ben-44
ben-44
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
শরীরে প্রথম দুঃখের বীজ বপনে বেজেছিল কান্নার বিনয়ী রিনিঝিনি ভাবিনি কখনও আমারও থাকবে ভাঙ্গা রাজপ্রসাদের মত কোন কাহিনী । ইদানিং প্রায়ই আমি হই ক্ষত একটা ভাঙ্গা রাজপ্রাসেদের মত ।
আপনার সাথে একমত ( y ) । আসলে আমিও এরকমই কিছু একটা উপস্থাপন করতে চাইছিলাম । চলুন সবাই একটু রিসার্চ করি । আমাদের দৈনন্দিন ব্যবহারিত ভাষা বাংলা থেকে বাংলিশ হয়ে যাবার কারন কি হতে পারে ? : - ?
এ রকম আরও অনেক গল্পই মনে পড়ে শ্যামলীর ৷ সব যেন শ্যামলীর মনে ভিড় করে আসে ৷ ঘুম আসে না ৷ নির্ঘুম সারারাত কেটে গেল তাঁর ৷ পরদিন ১৬ ডিসেম্বর সারা দিন খুঁজেও আলীমের কোনো সন্ধান পাওয়া যায় না ৷ কেউ তাঁকে আলীমের খবর জানাতে পারে না ৷ শ্যামলীর দিশেহারা হওয়ার অবস্থা ৷ তবে নিজেকে অনেকটা সামলে নিয়েছেন তিনি ৷ কারণ , তাকে ভেঙে পড়লে চলবে না ৷ কাজের ছেলেদের পাঠিয়েছেন গেণ্ডারিয়ায় আলীমের ছোটভাই আবদুল হাফিজ চৌধুরীর কাছে ৷ রাস্তায় এলোপাতাড়ি গুলি চলার কারণে তারা যেতে না পেরে ফিরে এল ৷
পোস্ট করা হয়েছে : বৃহঃ অক্টোবর ২৯ , ২০০৯ ১২ : ০৩ অপরাহ্ন
: ধর্ম পালনের অধিকার সকল ধর্মাবলম্বীর আছে কিন্তু না জেনে না বুঝে ইসলামের সমালোচনা করার অধিকার কারো নেই । : আমি বাঙালি নই , নিজেকে বাংলাদেশী পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি । : আশা আর স্বপ্ন নিয়ে পথ চলতে গিয়ে সঙ্গী করতে হল স্মৃতিকেও । আমার তিন সারথি আশা , স্বপ্ন আর স্মৃতি ।
৬ নং পয়েন্ট : - কিছু ঘটে আর তার হাজারগুন রটে । সীমানার দুপ্রান্তেই এটা চলে । মানুষের ধর্মই এটা ।
ভাইয়া আমিও আসছিলাম । জানায়া গেলাম । আর আপনে কখন বাচালায়তনে থাকেন একটু জানায়েন । আপনার সাথে বিশ্রম্ভালাপ করার ইচ্ছা রাখি ।
ইদানিং বিডিনিউজের খবরের আংশিক মাত্র প্রকাশ করা হয় । এটা কি নতুন কোন পলিসি ?
ফজলুর রহমান : হ্যাঁ । ধরে নিলাম আমি , আপনি রেস্ট পান নি । আপনি ছুটি ঠিকমত পান নি । তার জন্য আপনি বিডিআর প্রধান অথবা যারা সিদ্ধান্ত গ্রহণকারি তাদেরকে জিম্মি করতে পারেন । এটা তো একজন সৈনিকের সাধারণ যে জ্ঞান - বুদ্ধি এবং একজন অফিসারের যে জ্ঞান - বুদ্ধি , তার লেভেল তো একটা জায়গায় গিয়ে মেলে । তারপর অফিসার তো তার শিক্ষায়দীক্ষায় , তার দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা আরো উপরে যায় । কিন্তু একজন সোলজার তো বোঝে আমাকে পরিচালনা করতে গেলে অফিসার লাগবে । তাকেই যদি আমি মেরে ফেলি তাহলে আমার দাবি আদায় করবে কে ? তাহলে যেটা হতে পারত , সেটা তাদেরকে জিম্মি করে দরকষাকষি চলতে পারত । কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল , জিম্মি করতে গিয়ে যে পরিকল্পনাটা হয়েছিল , তার বাইরে কিছু সোলজার এসে তাদেরকে মেরে ফেলে দিল । ব্যাপারটা দাঁড়াচ্ছে ঠিক প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যাকাণ্ডের মতো । যা আমরা পরে জানতে পেরেছি । পরিকল্পনা ছিল যে , তাকে অপহরণ করে সেনানিবাসে নিয়ে যাবে । তারপরে হেলিকপ্টারে করে তাকে বঙ্গভবনে আনা হবে । এবং তাকে দিয়ে পরবর্তী কিছু নির্দেশনামা জারি করাবে । কিন্তু হঠাৎ করে মাঝখান থেকে তাকে গুলি করে মেরে ফেলা হলো । অর্থাৎ তার মানেটা হচ্ছে এই অপহরণ পরিকল্পনার খবরটা অপর কোনো একটা দেশের গোয়েন্দা সংস্থা জেনে ফেলেছিল । তখন বাংলাদেশের ভিতর থেকে কাউকে যোগাড় করে বলা হয়েছিল তুমি এই সুযোগটা গ্রহণ কর । অপহরণ পরিকল্পনা প্রক্রিয়ার ভিতর থেকে কাজটা করলে দোষটা গিয়ে পড়বে ওদের ঘাড়ে । ইন দ্য মিন টাইম ক্লিন ম্যান টুক ওভার দ্য পাওয়ার । ঠিক তেমনি এখানে বোঝানো হয়েছিল যে অফিসারদের জিম্মি করা হবে । তোমাদের এ দাবি ও দাবি পূরণ করা হবে । কিন্তু দেখা গেল জিম্মি করে তাদের যখন দরবার হল থেকে বের করা হলো তখন গাড়ির ভিতর থেকে কাপড়ে মুখ ঢাকা সোলজাররা গুলি করা শুরু করলো । এখন দেখতে হবে তারা কি আসলেই সৈনিক । নাকি ইউনিফর্ম পরা বহিরাগত কিলার । এই কিলাররা এদেশেরও হতে পারে । ভিন দেশেরও হতে পারে । যেহেতু এখন তদন্ত চলছে ফলে এ ব্যাপারে আর বেশি কথা বলা ঠিক হবে না ।
লিখেছেন : jotil গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের আত্মজীবনীমূলক বই " Living to tell the tale " ২০০৪ সালে পড়েছিলাম , মজার বিষয় হচ্ছে এই প্রখ্যাত লেখকের কুমারত্ব বিসর্জনের ঘটনাটি ঘটেছিল একজন পতিতার কাছে , ভদ্রভাবে যাদের আমরা যৌনকর্মী বলি । ঘটনাটি এরকম যে , মার্কেজের বাবা ডাক্তার এবং তার কিছু পাওনা টাকা বাকী ছিল সেই বিশেষ যৌনকর্মীর কাছে । তো তিনি মার্কেজকেই পাঠালেন , বয়সে তখন প্রায় কৈশোরে পড়েছেন তখন মাত্র । তো সেখানে গিয়েই ঘটনাচক্রে নিজেকে অভিজ্ঞ প্রমাণ করতে গিয়ে কুমারত্ব বিসর্জন দেন । আর অভিজ্ঞ যৌনকর্মী ঠিকই বুঝে ফেলেন যে এটাই ছিল সেই অবুঝ কিশোরের প্রথমবার । মজাটা অন্যখানে , সেই মহিলা জানিয়েছিলেন মার্কেজের ছোটভাই এ কাজ অনেক আগেই করেছেন এবং সেই ছোটভাই এর প্যান্ট দেখিয়ে বললেন সে যেন তা নিয়ে যায় । আমি এই অংশটি পরে অনেক হেসেছিলাম বেচারীর মনের অবস্থা বুঝে । এরপর দিন গড়িয়েছে , বেড়েছে সচেতনতা । আর আমার বাস্তবতার পালকেও জুটেছে সেরকম কিছু অভিজ্ঞতা তার মধ্যে আজকের অভিজ্ঞতাটা লিখব যৌনকর্মীদের নিয়ে । প্রথমে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি একজন ডাক্তার আপুকে , যিনি বয়সে অনেক বড় , আর তার সাথে প্রথম দেখা দেশের বাইরে আমার এক আত্মীয়ার সাথে তিনি ছিলেন এক বিশেষ ট্যুরে । আমি সেদিন তেমন সময় দিতে না পারলেও যোগাযোগ রয়েছে এরপর থেকেই । পাবলিক হেলথ এর উপর এক জরিপ এবং এক NGO এর সাথে তার বর্তমান কাজের সুবাদে আমি বলেছিলাম যেন পরবর্তিতে কোন প্ল্যান থাকলে আমাকে ডাকেন , অবশেষে সেই সুযোগ এসেছিল । হঠাৎ এক কলেই জানান যে স্বল্প সময়ের ট্যুর কয়েকটি নিষিদ্ধ পল্লীতে , সাথে থাকবেন তার সহকর্মী , দুজনেই ডাক্তার এবং বিশেষভাবে জড়িত STD প্রতিরোধমূলক কর্মকান্ডে । আমি যাব বলেছিলাম জন্যে আমার জন্যেও বিশেষ কার্ড এর ব্যাবস্থা ছিল , যাতে আইনত আমি সেই NGO এর একজন হয়ে গিয়েছিলাম । তো মাথা উঁচু করে নিষিদ্ধ পল্লীতে যাবার একটা মওকা পেয়ে যাওয়াতে আমি অনেক উৎফুল্ল হয়ে গিয়ে রাজী হবার কারণে দেখলাম বিশাল আর একটা ভ্রমনের ধাক্কা পোহাতে হল । তো এবার মূল প্রসঙ্গে আসা যাক , নিষিদ্ধ পল্লীভ্রমন টার্গেটেড স্পটগুলোর মাথা কয়েকজনের সাথে আগেই সব ঠিক করা ছিল বলে কোন সমস্যা হয়নি । প্রথমেই যাওয়া হয় মহাখালী । বিশেষ একটি আবাসিক হোটেল এ প্রথম যাওয়া । আমি ভেতরে ভেতরে একটু অবাক হবার মত অবস্থায় ছিলাম , তবে এটা ছিল নির্দ্বিধায় একটা চরম সুযোগ বাস্তবতাকে প্রত্যক্ষ করার । ঢোকার সময় সব স্বভাবিকই মনে হল , কিন্তু তৃতীয়তলায় গিয়ে বুঝলাম ভেতরের আসল অবস্থা । চাপা গুমোট পরিবেশ , সেখানে আবার সিকিউরিটি চেক আপ হচ্ছে যারা নতুন যাচ্ছে । আমরা কোনকিছু ছাড়াই ভেতরে গেলাম এবং যা দেখলাম তাতে অবাক হয়ে যাওয়ার পালা । প্রথম দেখায় মনে হবে একটা রুমে সারিবেধে মেয়েরা বসে আছে কোন কনফারেন্স এর জন্যে । কিন্তু দেখলাম যে কাস্টমার বা খদ্দেরবেশীরা সেখানে গিয়ে শুধু ইশারা দিয়েই ডেকে নিচ্ছে । এটাই সেখানের বৈশিষ্ট্য , যে কাউকে পছন্দ করে নিলেই হল , যৌনকর্মীদের এখানে কোন বলার কিছু নেই । তারা শুধু চুপ করে বসে থাকে । বিষয়টি আমাকে পরিষ্কার করে দিয়েছে গাইড পরবর্তিতে । সেখানে গিয়েই একটা বসার ব্যাবস্থা করা হল শর্ট কনফারেন্সের । আপু আর ভাইয়া তাদের পেপারস দিয়েদিলেন উপস্থিত সব যৌনকর্মীদের এবং এইডসের উপর সচেতনতা ছাড়াও আরো এই সংশ্লিষ্ট রোগ এবং সম্ভাবনার কথা বলা শুরু করলেন । আমি প্রথমে তাদের চেহারা গুলো আর গঠন এবং নিজেকে সাজানোর ধরন একনজর দেখলাম এরপর গাইড কে নিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে এলাম । জানতে চাইলাম এখানের নিয়মগুলো , সে আমাকে মোটামুটি বিষদ্ভাবেই জানালো সব এবং আমার নম্বর টিও নিয়ে নিল এইফাঁকে । জানতে পারলাম , বয়সভেদে আলাদা আলাদা রুম আছে সবরকমের যৌনকর্মীদের , এবং সে যেভাবে চোখ টিপে বলল অল্প বয়সের মেয়েও আছে , আমি একটু অবাক হলাম । বয়স জানতে চাইলে বলল , ১২ - ১৫ ক্যাটাগরীর মেয়েরাও আছে আর ১৮ - ২৪ এর মেয়েদের ক্যাটাগরীও আছে । উলেখ্য যারা দ্বিতীয় ক্যাটাগরিতে শুধু তারাই আছে কনফারেন্স এ আর বাকীরা দেহ বিলিয়ে দিতে ব্যাস্ত । হাতে সময় আছে ১৫ মিনিটের মত । আমি পরখ করার জন্যে বললাম দেখব আমি । সে বলল একটু পাশের একটা রুমে যেতে , যাবার সময়েই দেখলাম একটা পিচ্চি মেয়ে একজন যুবক কে নিয়ে রুমে গেল আর দরজা বন্ধ করে দিতে দিতে আমাদের কে তাকিয়ে একনজর দেখল । তার বয়স ১৫ এর উপরে কখনোই নয় । রুমে যেতেই সেই গাইড ওরফে অন্যতম দায়িত্ববান দালাল কাকে যেন ডাক দিয়ে বলল একজন কে আনতে । একটু পরই যাকে নিয়ে এল তার বয়স বড়জোর ১৪ - ১৬ । ফুটফুটে এরকম একজন কে এই পরিবেশে দেখতে হবে এটা আমার মাথাতেও ছিল না । আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলল একদম ফ্রেশ তথা নতুন আমদানী , আমি এইকথার উত্তর দেবার ও প্রয়োজন বোধ করলাম না । অবাক বিস্ময়ে দেখতে থাকলাম সেই মেয়েটিকে । ভাবতে চাইলাম আসলেও এটা বাংলাদেশ কি না ! ! পরে নিজেকে বুঝালাম এটা চরম বাস্তবতা । ইচ্ছে হল পিচ্চির সাথে কথা বলতে । তাকে বললাম এবং সেটা বলতেই দালাল মিয়া পিচ্চিকে ধমকের মত বলল … স্যার যা বলবে ঠিকমত শুনবি … বলেই তাকে বাইরে যেতে বলে কথা বলতে বলতে দরজা ভেজাতে গিয়ে উঠলাম , ফেরত হতেই উলটো দিকে তাকিয়ে দেখি পিচ্চি ততক্ষনে কাপড়খুলে বিছানায় জুবুথুবু হয়ে বসে আছে ! ! ! মাথা নিচু করা , কৈশোর তখনো ভালকরে দেখা হয়নি তার , এই বয়সে কিভাবে সম্ভব এসব তা আমার মাথায় ঢুকল না ! ! তবে অবস্থা দেখে বুঝলাম ট্রেনিং এরমধ্যেই কিছু দেয়া হয়ে গিয়েছে । তার সামনে চেয়ার টেনে বসতেও নিজেরই অপ্রস্তুত বোধ হচ্ছিল , মাথা গরম , কান দিয়ে ধোয়াও বের হচ্ছিল মনে হচ্ছিল ! ! নগ্ন দেহ অপরিচিত নয় কিন্তু এই বয়সের টা অবশ্যই অপরিচিত । তার ন্যুড পোর্ট্রেট আঁকাটাও পাপের পর্যায়ের চিন্তাভাবনা , আর অতখানি পেডোফাইল ও নই যে তাকে দেখেই আমার হার্ড অন হয়ে যাবে । আর যদি ভাবা হয় তার মাল্টিপল অর্গাসমের কথা ! ! ! অসম্ভব । শুধু জিজ্ঞেস করেছিলাম বাসা কোথায় , উত্তর পেয়েছিলাম কাজীপাড়া । মাথানিচু করে ছিল , আমি মোটামুটি ধাক্কা কাটিয়ে উঠেছি । মনে পড়ল পকেটে একটা চকোলেট বার আছে , যা কিছুক্ষন আগে যাত্রাপথে আপু দিয়েছিল । সেটাই এগিয়ে দিলাম । তার দিকে কাপড় এগিয়ে দিয়ে বলেছিলাম বাসায় যেতে , কোন কিছু না ভেবেই । সে একটু অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিল । সেই প্রথম তার চোখের দিকে ভাল করে তাকানোর সুযোগ হয় । আর থাকতে পারিনি । দ্রুত বের হয়ে গিয়েছিলাম সেই রুম থেকে । আমি জানি , এই মেয়ে হয়ত কোনদিন ব্রিটিশ চকোলেট আর চোখেও দেখবে না , হয়ত একের পর এক নিষ্পেষিত হবে সেখানে , হয়ত সেদিনই সে হয়েছে , হয়ত ভবিষ্যতেও হতে হবে , হয়তবা এই বাস্তবতার খেলায় হারিয়ে যাবে এক কৈশোর , সেখানে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকবে কঠোর যৌনকর্মীর প্রতিমূর্তি যে নিজের দেহকে বিলীন করতে শিখে যাবে অন্যসবার মতই , রংমাখা ঠোঁটে বসে থাকবে আর সবার মত আর এই বয়সেও তোতাপাখির মত বলে যাবে যে " আমার বয়স আঠারো " ! ! এখন যেটা মনে হয় এদের কে নিয়ে কবিতা লেখাটা তাদের প্রতি অসম্মান স্বরুপ , এবং তাদের মহৎ করতে গিয়ে দুইপক্ষই ছোট হয়ে যায় । এর একটু পরেই আপু আর ভাইয়াও বের হয়ে আমাকে নিয়ে আবার বের হল । একদিনে মোট চারটা স্পটে যাওয়া হল । আমি কোন কথা বলিনি তেমন এরপর , আর এটা দেখে আমাকেও আপু সেরকম কিছু জিজ্ঞেস করেননি । আমি আড়ালে বলেছিলাম ভাইয়াকে যেন যৌনকর্মীদের কে ফেলাশিও করতে নিষেধ করা হয় , মুখমেহনের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে রোগ যদি মুখে ক্ষত থাকে । অন্যসব স্পটের মাঝেও প্রায় একই চিত্র , কোথাও ভীড় বেশি কোথাও কম । তবে এক্ষেত্রে আমার প্রাপ্তি কয়েকটা ফোন নম্বর , অবশ্যই তা গাইডরুপী দালালদের এবং একজন যৌনকর্মীর নম্বর ও আছে এর মাঝে । আসল কথা কিছুই বলা হয়নি এখনো , তবে মনে হচ্ছে পোস্ট অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে , তাই পরবর্তীতে আর একটা পোস্ট দিব এই নিয়ে । সেখানে এসব যৌনকর্মীদের ক্লাসিফিকেশন , সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ে থাকার দরুন তাদের ধরন , স্মার্ট কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া কিছু এরকম এবং অনলাইনে তাদের কিছু কার্যক্রম নিয়ে তথ্য থাকবে । বলা যেতে পারে এটা একটা ট্রিভিয়া এর মত হবে , বিষয়টা নিয়ে নিজের মতই লিখছি এবারও , কারণ এখানে পেশাদার লেখিয়েদের মত অত কিছু লেখার নেই । হয়তবা আমি লিখতেও পারিনা সেভাবে । আর এসবের পেছনে মানবিক , ব্যাবসায়িক , জমজমাট অনেক গল্প থাকলেও সেসব নিয়ে সব লেখা হয়ত সীমিত পরিসরে একদমই সম্ভব নয় । একটু দেরীতে লেখার জন্যে ক্ষমা চাচ্ছি , তবে জানিনা কতটুকু চাহিদা পূরণ করতে পারব ।
অবশ্য ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ এ প্রসঙ্গে ইত্তেফাককে বলেন , ঢাকার ঐতিহ্য রক্ষায় ইতিমধ্যেই সরকারের উচ্চ মহল থেকে তাগিদ এসেছে । ঢাকার আদি ঐতিহ্য সংরক্ষণের জন্য ঢাকা সিটি করপোরেশন , রাজউক , গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে কঠোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছে । সে অনুযায়ী ঐতিহ্য সংরক্ষণের কাজ চলছে । কিন্তু সরেজমিনে পরিদর্শনে এ বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যায়নি ।
বলা বাহুল্য , পরিবেশগত এই সংকট সৃষ্টির জন্য সমানভাবে সবাই দায়ী নয় । কেননা প্রকৃতির সম্পদ ও শক্তিকে সমানভাবে আত্মস্থ করার মতো বৈজ্ঞানিক এবং আধুনিক প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও পুঁজি ঐতিহাসিক কারণে সব মানুষের নেই । যার ফলে একই সঙ্গে নিজস্ব ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে যেমন অসম বিকাশ সাধিত হয়েছে তেমনি তারতম্য সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন দেশের মধ্যে । যেমন পৃথিবীর নিম্ন - আয় অর্থনীতিগুলোর প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ বসবাস করে পৃথিবীর ২৮ শতাংশ এলাকায় । পৃথিবীর সর্বমোট উৎপাদনে এই সাধারণ মানুষগুলোর ভাগ মাত্র চার শতাংশ । কৃত্রিম পরিবেশদূষণে তাদের অবদান মাত্র ১৭ শতাংশ । পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে কার্বনদূষণের ক্ষেত্রে শিল্পোন্নত পুঁজিবাদী দেশগুলোর অবদানই সর্বোচ্চ । এসব দেশের জনসংখ্যা পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার মাত্র ১৩ শতাংশ । অথচ তারা বসবাস করে পৃথিবীর ২৫ ভাগ এলাকায় এবং বিশ্বের মোট জিডিপিতে তাদের ভাগ হলো ৭৪ শতাংশ । ওই সূত্রে বিশ্বের সর্বোচ্চ মাথাপিছু শক্তিভোগকারী ( ৫১৫৮ কেজি জ্বালানি তেল সমতুল্য ) এই ১৩ শতাংশ মানুষ বায়ুমন্ডলের কার্বনদূষণেও রাখে সর্বোচ্চ অবদান , ৪৬ শতাংশ । পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষের উৎপাদন , বণ্টন এবং ভোগের ওপর এই ১৩ শতাংশের ভোগ কেবল নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে তাই নয় , উপরন্তু বায়ুমন্ডলের দ্রুত ও ব্যাপক দূষণের মাধ্যমেও ৮৫ ভাগ মানুষের জীবনকে করে দুর্বিষহ - বিপর্যস্ত ।
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » ফেয়ার ইউজেস পলিসি ! !
গেল সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে চলচ্চিত্র ' কোটি টাকার প্রেম ' । যেটি এ সপ্তাহেও চলছে বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে । পিংকী চলচ্চিত্রের ব্যানারে ছবিটি প্রযোজনা করেছেন শরীফুদ্দিন খান দীপু । সোহানুর রহমান সোহানের পরিচালনায় এ ছবিতে অভিনয় . . .
কিংকর্তব্যবিমূঢ় বলেছেন : সত্যের কষ্ঠরোধ করবেন না , বাংলাদেশের প্রয়োজনে মেরুদন্ড শক্ত থাকবে - এটা প্রত্যাশা করছি । শুভ কামনা করছি । সকল সত্যের সাথে , সুন্দরের সাথে সারাজীবন থাকবো ।
পোষ্ট করেছেন : ১১ টি মন্তব্য করেছেন : ২০২ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৭ মাস ৬ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৫০৩ বার
এ সময় দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে । এ সময় আরো অন্তত ৭ জন আহত হয় । রাবি শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি আওয়াল কবীর জয় বলেন , তুচ্ছ ঘটনায় যুবলীগ আমাদের কর্মীদের বেধড়ক মারপিট করে গুরুতর আহত করেছে । ২ ঘণ্টার মধ্যে যুবলীগের ক্যাডারদের গ্রেফতারের জন্য পুলিশকে আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছে । মতিহার থানার ওসি আবুল খায়ের জানান , পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে ।
" যাক তবুও ভালো , আমার তো খুবই খারাপ লাগছিলো । সামনের বছর আগে থেকে ঠিক করে আমি কদিনের ছুটি নিয়ে এই সময় চলে আসবো তোমার কাছে । আর কখনো তোমায় একা জন্মদিন কাটাতে দেবো না " ।
গদাধর কোনো প্রকারে মোহিনীর পারিবারিক অধীনতাশৃঙ্খল ভগ্ন করিয়া তাহাকে মুক্ত বায়ুতে আনয়ন করিবার জন্য মহেন্দ্রকে অনুরোধ করিলেন । তিনি কহেন , গৃহ হইতে আমাদের স্বাধীনতা শিক্ষা করা উচিত , প্রথমে পারিবারিক অধীনতা হইতে মুক্তিলাভ করিতে শিখিলে ক্রমশ আমরা স্বাধীনতাপথে অগ্রসর হইতে পারিব । ইংরাজি শাস্ত্রে লেখে : Charity begins at home । তেমনি গৃহ হইতে স্বাধীনতার শুরু । সংস্কারকমহাশয় নিজে বাল্যকাল হইতেই ইহার দৃষ্টান্ত দেখাইয়া আসিতেছেন । বারো বৎসর বয়সে পিতার সহিত বিবাদ করিয়া তিনি গৃহ হইতে নিরুদ্দেশ হন , ষোলো বৎসর বয়সে শিক্ষকের সহিত বিবাদ করিয়া ক্লাস ছাড়িয়া আসেন , কুড়ি বৎসর বয়সে তাঁহার স্ত্রীর সহিত মনান্তর হয় এবং তাঁহাকে তাঁহার বাপের বাড়ি পাঠাইয়া নিশ্চিন্ত হন এবং এইরূপে স্বাধীনতার সোপানে সোপানে উঠিয়া সম্প্রতি ত্রিশ বৎসর বয়সে নিজে সমস্ত কুসংস্কার ও প্রেজুডিসের অধীনতা হইতে মুক্ত হইয়া অসভ্য বঙ্গদেশের নির্দয় দেশাচারসমূহকে বক্তৃতার ঝটিকায় ভাঙিয়া ফেলিবার চেষ্টায় আছেন । কিন্তু গদাধরের সহিত মহেন্দ্রের মতের ঐক্য হইল না , এমন - কি মহেন্দ্র মনে - মনে একটু অসন্তুষ্ট হইল । গদাধর আর অধিক কিছু বলিল না ; ভাবিল , ' আরো দিনকতক যাক্ , তাহার পরে পুনরায় এই কথা তুলিব । '
এই সমীকরণের পূর্ণ সংখ্যাটিকে বলা হয় " মূল কোয়ান্টাম সংখ্যা " ।
তোহুর আহমদ : কোরিয়া গিয়ে সংসারে সচ্ছলতা ফেরানোর স্বপ্ন দেখেছিলেন তারা । কিন্তু তাদের সে স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেছে । বেকার জীবনের অভিশাপ বয়ে বেড়াচ্ছেন তারা । সংসারের বোঝা হয়ে জীবন কাটছে তাদের । যাদের কারণে আজ তাদের জীবনের এই পরিণতি , তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ারও কেউ নেই । আলমগীর সরকার । পিতার নাম ফারুক মোহাম্মদ সরকার । থাকেন যাত্রাবাড়ীতে । পাসপোর্ট নং - জেড ০৩১৭২০ ।
২৩ নভেম্বর , ১৯২৬ - এ সত্যনারায়ণ রাজু হিসেবে পুত্তাপুর্তিতে জন্মানো সত্য সাইয়ের নাম ভারতবাসীর বাড়িতে বাড়িতে ঢুকতে শুরু করে মোটামুটি ষাটের দশকের শেষাশেষি এবং সত্তরের দশকের গোড়ায় । বাড়িতে বাড়িতে ছবি , ভজন এবং বিভূতি পড়া শুরু হয় সত্তরের দশকের মাঝামাঝি । সে সময়ে অন্যান্য বিখ্যাত ' গডম্যান ' দের মধ্যে ছিলেন মহেশ যোগী ও গুরু রজনীশ । তাঁদের ধ্যানধারণা নিয়ে তখন নানা রকম বিতর্ক উঠছে । এ হেন সময়েই সত্য সাইয়ের উত্থান । তাঁকেও ছেড়ে কথা বলেননি কলমচিরা ।
© সর্বসত্ত্ব সত্ত্বাধিকার সংরক্ষিত দশদিক ডট কম ২০১০ আমাদের সাথে আছেন ৫ জন পাঠক এডমিন লগিন
লানা = লেনা রাদ্রুরে = রোদ্দুরে আসে = এসে সুধু = শুধু এছাড়া কবিতাটি অনেক ভালো হয়েছে
জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাবার মিছিলের ( ছাত্রলীগ আয়োজিত ) প্রথম সারিতে কারা দাঁড়াবেন তা নিয়ে মারাত্মক চুলাচুলি ও হাতাহাতি হয়ে গেল ঢাবি - তে । ১৫ জন ছাত্রী লাঞ্ছিত , আহত ১০ , সংঘর্ষ , ধাক্কাধাক্কি , প্ল্যাকার্ড ভুলুন্ঠিত , প্রধানমন্ত্রীর ছবির উপর জুতাসহ দন্ডায়মান হয়ে চুলাচুলি . . .
২০১১ - ১২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন , অনেকেই এই বাজেটকে উচ্চাভিলষী ও বড় ঘাটতিদর বাজেট বলছে । কিন্তু আমি এই বক্তব্যের কোনো ভিত্তি পাচ্ছি না ।
তিনি বলেন , দুই দেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এর তদারক করছে । তিস্তার পানি বণ্টন এবং বাণিজ্য ঘাটতির মতো বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি এসেছে ।
কথা গুলো পুরো পুরি মানতে পারছি না । স্টিফেন হকিং এমন একজন মহান বিজ্ঞানী যে কিনা সময় এবং পরকাল নিয়ে অসাধারণ কিছু ব্যাখা দিয়েছেন ।
আমাকে বাচাও মা ! ! ! এখানে শেষ করে দিলেই হয়তো সবচেয়ে ভাল হত । গল্পকার গল্প লিখবে কিন্তু সে গল্পকে ব্যাখ্যা করার কাজ কিন্তু তার না , ওটা পাঠকদের দায়িত্ব । লেখাটা ভাল হইছে ভাইয়া ।
আমি ক্যারিয়ার শুরু করার আগে নিজেকে নিয়ে অনেক ভেবেছি । আগে আমি আমার একটি লক্ষ্য ঠিক করে নিয়েছিলাম । পরবর্তীতে আমি সেভাবেই এগিয়েছি । আমি মনে করি , কোনো কাজে নামার আগে লক্ষ্য স্থির করে নেওয়া উচিত । কারণ , তা না হলে তো এলোমেলোভাবে এগোনো হবে । আমার প্রতিটি কাজই আমি বেশ যত্ন নিয়ে করেছি । আজকে আমার যে সাফল্য , তা পেতে আমাকে সময়ানুবর্তী হতে হয়েছে । আমি বরাবরই আমার কাজের প্রতি কমিটেড । সবসময় সততার সাথে নিজের কাজটি শেষ করার চেষ্টা করেছি ।
হাসপাতালে জরুরি চিকিৎসা আরো জোরদার করার তাগিদ আমারহেলথ ( ৩০ ডিসেম্বর , বৃহস্পতিবার ) : দেশের সরকারি - বেসরকারি হাসপাতালে জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থা আরো কার্যকর করার তাগিদ দিয়েছেন চিকিৎসা - বিশেষজ্ঞরা । এ বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের গবেষণা ও দক্ষতা অর্জন কোর্স চালুর ওপরও গুরুত্ব দেন তাঁরা । ২৯ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ( বিএসএমএমইউ ) শহীদ ডা . মিলন মিলনায়তনে ' জরুরি চিকিৎসা ' - সংক্রান্ত চার দিনব্যাপী এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ও কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন ( বিস্তারিত )
দিন দিন এত্ত ফোরাম বৃদ্ধি পাইতেছে যে কখন প্রজন্মের কথাই না ভুলে যাই ।
পূর্ণবয়স্ক পুরুষ পাখীর সঙ্গমকালীন আচরণকে সাধারণত স্ট্রাট বলা হয় , যখন তারা ডানাগুলি ছড়িয়ে দেয় ও ঘন ঘন একটি অদ্ভুত আওয়াজ করতে থাকে ৷ স্বাভাবিক সঙ্গমে পুরুষ : মাদীর অনুপাত মাঝারি ধরনের টার্কির জন্য 1 : 5 এবং বড় ধরনের জন্য 1 : 3 থাকে ৷ প্রতিটি পূর্ণবয়স্ক মাদী পাখী থেকে গড়ে 40 - 50টি ছানা পাওয়ার আশা করা যায় ৷ উর্বরতা কমে যাওয়ার দরুন প্রথম বছরের পর পূর্ণবয়স্ক পুরুষ পাখী সঙ্গমের জন্য খুব কমই ব্যবহার করা হয় ৷ পূর্ণবয়স্ক পুরুষ পাখীর কোনও একটি বিশেষ মাদীর প্রতি আকর্ষণ জন্মানর প্রবণতা থাকে , তাই প্রতি 15 দিন অন্তর আমাদের পূর্ণবয়স্ক পুরুষ পাখী বদলাতে হয় ৷
আজকের আকাশে অনেক তারা , দিন ছিল সূর্যে ভরা , আজকের জছোনাটা আরো সুন্দর , সন্ধাটা আগুন লাগা আজকের পৃথিবী তোমার জন্য ভোরে থাকা ভালো লাগা মুখরিত হবে দিন গানে গানে আগামীর সম্ভাবনা । তুমি এই দিনে পৃথিবীতে এসেছ , শুভেচ্ছা তোমায় তাই অনাগত ক্ষণ হোক আরো সুন্দর উচ্ছল দিন কামনায় আজ জন্মদিন তোমার তোমার জন্য এই রোদেলা স্বপ্ন সকাল তোমার জন্য হাসে অমলিন স্নিগ্ধ বিকেল ভালবাসা নিয়ে নিজে
অজিত বলেছেন : শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ । শুভকামনা রইল উনার প্রতি ।
এ্যামেরিকার সবথেকে জনপ্রিয় খবর টিভি চ্যানেলের টুইটার এ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে । বেশকিছুদিন আগে হ্যাকারেরা এই ফক্স নিউজের ওয়েবসাইটও একবার হ্যাক করেছিল । কিন্তু হ্যাকারেরা এবার ফক্স নিউজের টুইটার এ্যাকাউন্টের উপর নজর দিয়েছিল । . . . . .
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান আকতার হোসেন বাদল এবং অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা আজমল হোসেন কুনু , যুত্তরাষ্ট্র বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল প্রমুখ । বাংলাদেশের গণতন্ত্র বর্তমানে বিপন্ন এবং মানবাধিকার পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে বলে সকলে অভিযোগ করেন এবং এহেন পরিস্থিতির জন্যে মহাজোট সরকারকে দায়ী করেন । অতি সম্প্রতি হরতালের সময় বিরোধী দলীয় চীফ হুইপের সাথে পুলিশের বর্বরোচিত আচরণের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বক্তারা বলেন , স্বৈরাচারি আচরণের মাধ্যমে বর্তমান সরকার নিজেদের স্বরূপ উম্মোচন করেছে যে তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী নন । সেমিনারের শুরুতে শফিক রেহমানকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা জানানো হয় উপস্থিত সকলের পক্ষ থেকে ।
অনেক আগে " ইত্যাদি " র একটা সেগমেন্টে দেখাইছিলো যে পল্টনের ফুটপাথে বইয়ের পসরা সাজায়া বসে আছে দোকানীরা । পথ চলতে চলতে মানুষজন সেই বইয়ের পসরার সামনে দাঁড়ায় পড়তাছে । প্রতিটা বইয়ের ঝাঁপির সামনে ভিড় । ইত্যাদির সেগমেন্টটার সারমর্ম ছিল এই যে , ঢাকার মানুষের খেয়ে দেয়ে কাজ নাই , কোন কারণ ছাড়াই তামশা দেখতে ভিড় জমায় । এই আলসেমির কনটেক্সটে বই ঘেঁটে দেখা কিভাবে আসে তা হানিফ সংকেত ভাল বলতে পারবেন , তবে সারমর্মের কথাটুকু পুরাপুরি মিথ্যাও না । শাহজাহানপুরে যখন দেশের প্রথম ফ্লাইওভার বানানো হচ্ছিল , মানুষ গর্ত দেখতে গোল হয়ে জমা হতো । ফ্লাইওভারের কাজ চালায় যাবার জন্য পরে নির্মাতাদের মানুষ খেদানোর জন্য গার্ড ভাড়া করতে হইছে । একই ঘটনা ঘটতাছে এখন যাত্রবাড়ি - গুলিস্তান ফ্লাইওভারের বেলায়ও । ওইখানকার স্থানীয় এক বন্ধুর ফেসবুক স্ট্যাটাসঃ
আজ এক অতি কুখ্যাত চোরকে বেকুসুর খালাস দিয়ে এসেছি । সে নাকি সন্ধার পর কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে ।
এই চক্তি তে কি কোনো টাকা পয়সা দিতে হবে ? যদি দিতে হয় তাহলে কত দিতে হবে ?
লেখক বলেছেন : হাহাহাহাহা । । এই জন্য এত্ত ক্যাচাল ? ভাল প্রণালি । খাওয়াতে হবে ।
অভ্র , অনেকদিন পর তোমার গল্প পেয়ে ভাল লাগছে । তোমার লেখা আমার ভাল লাগে একথা আগেও জানিয়েছি , ফোনেও এ নিয়ে অনেক বাক্যালাপ হয়েছে । সেজন্য পুনরায় এই লেখাটির জন্য ধন্যবাদ ।
গ্রহণ করে ধন্য হলাম । আমার বিশ্বাস , হুযূরের হাত দিয়ে আমার জন্য এটি ছিলো আকাশেরই দান !
ফেইসবুকের ধারণাটি কিন ' একেবারে আনকোরা কিছু নয় । এ অনলাইন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিংয়ের পথচলা শুরু অনেক আগেই ' মাই স্পেস ' নামে আরেকটি ওয়েব ইউটিলিটির হাত ধরে । মাই স্পেসও ভালো জনপ্রিয়তা পেয়েছিল আমেরিকা ও কানাডার ব্যবহারকারীদের মাঝে । আমেরিকা মহাদেশের বাইরেও ছিল মাই স্পেসের প্রভাব । এরপর আসে ' জরপিয়া ' , ' নেট লগ ' ও এমন আরো অনেক ওয়েব । কিন ' আমাদের এ অঞ্চলে ওদের সবাইকে পেছনে ফেলে সর্বাধিক জনপ্রিয়তা পায় ' হাই ফাইভ ' নামে অন্য একটি সাইট । কিন ' ২০০৬ - এর শেষ দিক থেকেই ঢাকার ব্যবহারকারীদের ভেতর হিড়িক পড়ে যায় ফেইসবুকে রেজিস্ট্রার করার জন্য ।
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন : দারুন লিখেছেন ভাই । এমন কিছু মধুর ভুল সংসার জীবনকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে । বিয়ের আগে কোন মেয়ের শুধু চাঁদবদন দেখে পাগল না হয়ে তার চারিত্রিক ও মানসিক দৃঢ়তা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নিতে পারলে ভবিষ্যতে আর সন্দেহের বীজ কুরে কুরে খেতে পারে না । আমিও এই বিষয়ে ভবিষ্যতে কিছু লিখতে চাই ।
# # প্রত্যেক মানুষের নাকি নিজের একটা আকাশ থাকে । সেই আকাশে প্রাকৃতিক আকাশের মতো নিজের কিছু তারা , কষ্ট নামের মেঘ , কান্না নামের বৃষ্টি থাকে । রোদ নামের ঘাম থাকে , চাঁদ নামের আলো থাকে , জোছনারুপী ভালোবাসা থাকে । কখনো কখনো শূন্যতার মতো অনন্ত নক্ষত্রবীথি থাকে , সুখগুলো হারানোর কৃষ্ণ গহবর থাকে । এতকিছু কোনোকিছুই থাকে না , যদি আকাশটা না থাকে । তবে অনেকেই আছে যারা এই আকাশের অস্তিত্ব সম্পর্কে অবগত না হয়েও অনুভূতির চোরাবালিতে আটকে পড়ে হাঁসফাঁস করতে করতে জীবন কাটিয়ে দেয় । আমি সেই দলভূক্ত নই । মেঘগুলোকে আমার সুখের মতোই মনে হয় । তারা সুখের মতো এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছোটাছুটি করে , অস্থির হয়ে । অস্থির মেঘ আমি ভালোবাসি !
রক্ষী বাহিনী দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছিল মুজিব সরকার । অথচ এই রক্ষী বাহিনীও মুজিবকে রক্ষা করতে পারেনি ।
২০১১ অনেকটা দূর , খুব অনেক দূর , বড্ড দূর হয়ে যাবে না তো তৃণমূলের ?
এটার নামই পৃথিবী । এর বুকেই আমরা বসবাস করি । আমাদের বাবা , দাদা , তার বাবা , তার দাদা এখানেই বেড়ে উঠেছিলেন ; যাদের কেউ এখন জিবীত নেই । আমরাও আমাদের সন্তানদের কাছে এর মালীকানা ছেড়ে দিয়ে চলে যাব ; কেননা আমরাও চিরদিন জিবীত থাকবনা । একই বৃত্তে আমাদের সন্তান , তাদের সন্তানও এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবে । এর পরে যারা আমাদের শ্রমের অর্থে ক্রয় করা বাড়ী ও সহায় সম্পদের মালীক হবে তাদের সর্ম্পকে আমাদের নূন্যতম কোন ভবিষ্যত ধারনা নাই । কেননা আমরা বেশীর বেশী নিজের সন্তান ও নাতী পর্যন্তই ভাবতে পারি ।
আকবরের মতো দুরদৃষ্টিসম্পন্ন রাষ্ট্রনায়করা ধর্মের উদ্ভবের মূল কারন ও অন্তরনিহিত উদ্দেশ্য বোঝেন , এবং এইটাও বোঝেন যে তার রাষ্ট্রের স্থায়িত্ত আর সমৃদ্ধি এই একই উদ্দেশ্য সাধনের উপর নির্ভরশীল । তাদের পলি্টিকাল এবং এডমিনিষ্ট্রিটিভ দক্ষতা বাস্তবে এর প্রয়োগ ঘটায় । - ইতিহাসের দুখঃজনক বাস্তবতা , আকবররা বিরল ।
ইদানিং প্রায়ই খালেদা জিয়াকে দেখা যায় দর্শক সারিতে বসে বিশেষজ্ঞদের কথা শুনতে । ক্ষমতার বাইরে থেকে বাস্তবতাকে যতটা উপলব্দি করা যায় ক্ষমতায় কেন্দ্রে থেকে চাটুকার বেষ্টিত অবস্থায় তার উল্টো চিত্রই বেশি চোখে পড়ে । খালেদা জিয়া কি সোনিয়া গান্ধীর পথে হাঁটতে পারবেন ? বিএনপিতে মনমোহন সিং আছেন কি ? ক্ষমতা পেলে দর্শক সারিতে থাকতে পারবেন কি ? যদি পারেন তাহলে রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তনের মাধ্যমে সত্যিকার জনকল্যাণের পাশাপাশি যুগান্তকারী ভালো একটি ইতিহাসের রূপকার হয়ে থাকবেন । মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেও বলব সুযোগটি আপনিই আগে নিতে পারেন । রাজনীতি কিংবা দল ছাড়তে বলছি না । শুধু ক্ষমতার বাইরে এসে জনগনের কাতারে বসে পরাশক্তির ভয় দূর করে তাদের এজেন্টদের সরিয়ে দলের মধ্যেকার সত্যিকার রাজনীতিবিদদের দিয়ে দেশ চালান । তাহলে জনগণের পালস বুঝতে পারবেন । আনু মুহাম্মদের মত গুণী শিক্ষাবিদের ব্যাপারে আপনার মন্ত্রীর মন্তব্যের পরেও কি বুঝতে পারছেন না কাদেরকে নিয়ে দেশ চালাচ্ছেন ? আনিসুর রহমান স্যার যিনি আনু মুহাম্মদ নামেই অধিক পরিচিত ( আমার সৌভাগ্য হয়েছিল স্যারের ৭ বছরের সরাসরি ছাত্র হওয়ার : ৫ বছরের অনার্স - মাস্টার্স শেষ হতে ৭ লাগায় ) । মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলব জনগণ থেকে আপনাকে চাটুকাররা কত বেশি দূরে নিয়ে গিয়েছে তা বুঝার জন্য দেশের স্বার্থে অত্যন্ত বিরল ও গুণী একজন অধ্যাপকের ব্যাপারে আপনার মন্ত্রী অশোভণ মন্তব্য থেকেই । পরাশক্তির আস্থা অর্জন নয় , জনগণের আস্থা অর্জনের চেষ্টা করুন । আর ভরসাও পরাশক্তির ওপর নয় , মহান আল্লাহর ওপর রাখুন । পরিশেষে বলব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিংবা মাননীয় বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া অথবা যেই হোক না কেন আমরা চাই পরা শক্তির অস্বাভাবিক প্রভাব ও চাটুকার - দুর্ণীতিবাজদের কবল থেকে মুক্ত হয়ে আমাদের বিপুল সম্ভাবনাময় প্রিয় দেশটি সফলভাবে এগিয়ে যাক । মনে রাখতে হবে কোন একক দলের প্রতি দূর্বলতা নয় ক্ষমতাসীন দল তথা সরকার সফল হওয়ার মাধ্যমেই দেশ এগিয়ে যেতে পারে । এক্ষেত্রে ঐকমত্যের ভিত্তিতে দেশেকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ক্ষমতাসীনদের ভূমিকাই অধিক ।
বর্তমানে সলফী মতবাদে বিশ্বাসী ও মুনকিরীনে হাদিসের প্রভাবে প্রভাবীত হয়ে এক শ্রেণীর সাধারণ সুন্নী মুসলমানরা শবে বার ' আতের সত্যতা ও ফজিলত নিয়ে সন্দীহান হয়ে পরেছেন তাই এই সন্দেহ দুর করার জন্য কোরআন হাদিসের আলোকে পাঠকদের সম্মুখে দু ' কলম পেশ করলাম । হেদায়তের মালিক আল্লাহ , তিনি যদি যাহাকে গোমরাহ করেন কার সাধ্য আছে তাকে হেদায়ত দান করবে ? শবে বার ' আত এর শাব্দিক অর্থ : শব একটি ফারসী শব্দ , ফারসী ভাষায় রাত কে শব বলা হয় এবং ' ' বার ' আত ' ' আরবী শব্দ যাহার শাব্দিক অর্থ পবিত্র করা , দুরীভূত করা , মুক্তি দেওয়া , বখশিশ করা , সৌভাগ্যবান হওয়া , কোন অপবাদ থেকে মুক্তি পাওয়া ইত্যাদি ( মিসবাহুল - লগাত ৫৪ পৃ : দ্র : ) সুতরাং শবে বরাত অর্থ হচ্ছে মুক্তির রাত্রি , সৌভাগ্যের রাত্রি বা ভাগ্য নির্ধারনের রাত্রী । কোর ' আনের পরিভাষায় এই রাত্রীকে বলা হয়েছে ' ' লাইলাতুম মোবারাকাহ ' ' বা বর্কতময় রাত্রি এবং হাদিসের পরিভাষায় এই রাত্রিকে বলা হয়েছে লাইলাতুন - নিসফি মিন শা ' বান বা ' ' লাইলাতুল বারা ' আত ' ' মুক্তির রাত্রি । ইসলামের দৃষ্টিতে এই রাত্রির গুরুত্ব অপরিসীম । অনেক ভাইয়েরা বলেন শবে বারাত শব্দতো কোরআনে নেই আমি তাদেরকে বলব যেমন ভাবে নামজ , রোজা শব্দ কোরাআনে নেই তেমনি শবে বারাত শব্দ ও নেই কারণ আরবী ভাষায় ফারসী শব্দ অনুসন্ধান করা মূর্খতা ব্যতিত আর কি হতে পারে ? এই রাতের ফজিলত সম্পর্কে আল্লাহ পাক পবিত্র কোর ' আনে ইরশাদ করেন । আমি বর্কতময় রাত্রিতে কোরআন অবতীর্ণ করেছি , নিশ্চই আমি সতর্ককারী । এই রাতেই প্রত্যেক প্রঞ্জাপুর্ণ বিষয়ের ফায়সালা করা হয় । ( ১ / ২৫ পারা সুরায়ে দুখান ) সাহাবী গনের মধ্যে হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ কে বলা হয় রায়িসুল মুফাসি্সরীন তাহার বিশিষ্ট ছাত্র বিশিষ্ট তাবিয়ী আল্লামা ইকরামা রাহ : সহ অনেক মুফাচ্ছিরে কোর ' আনের অভিমত এই আয়াতে { লাইলাতিম মুবারাকাহ } দ্বারা শবে বর ' আতের রাতকে বুঝানো হয়েছে কেননা এই আয়াতের দ্বিতীয় অংশে বলা হয়ছে এই রাতেই আল্লাহতালার পক্ষ থেকে সকল গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ের ফায়সালা হয়ে থাকে । সিহাহ সিত্তাহে বর্ণিত হাদিস সহ একাদিক হাদিসের দ্বারা সুস্পষ্টভাবে নবীয়ে করিম সাঃ থেকে যে বর্ণনা পাওয়া যায় উহার সারমর্ম হচ্ছে একমাত্র শবে বরাতের রাতেই আল্লাহ পাক বিশ্বের মানুষের আগামী এক বৎসরের ভাগ্য নির্ধারন ও গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ের ফায়সালা করে থাকেন । সুতরাং আল্লামা ইকরামা রাহঃসহ অনেক মুফাচ্ছিরে কোর ' আনের অভিমত লাইলাতুম মোবারাকাহ দ্বারা শবে বরা ' আতকেই বুঝানো হয়েছে । কোন কোন মুফাচ্ছিরে কুরআন বলেন ' ' লাইলাতুম মোবারাকাহ ' ' দ্বারা শবে ক্বদর কে বুঝানো হয়েছে তাহাদের যুক্তি হচ্ছে এই আয়াতে আল্লাহ পাক বলেছেন আমি বর্কতময় রাত্রিতে কুর ' আন নাজিল করেছি এবং অন্যান্য আয়াতে সুস্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে কুর ' আন মাহে রমজানে ও শবে ক্বদরের রাত্রে নাজিল হয়েছে সুতরাং ' ' লাইলাতুম মোবারাকাহ ' ' দ্বারা শবে ক্বদর কেই বুঝানো হয়েছে । কিন্তু তাদের মতামত এখানে তেমন গ্রহনযোগ্য নয় কারণ এ কথা সর্বজন স্বীকৃত কুরআন পর্যায়ক্রমে নাজিল হয়েছে । প্রথম পর্যায়ে নাজিল করার সিদ্ধানত্দ নেওয়া হয়েছে দ্বিতীয় পর্যায়ে এক সাথে সম্পুর্ণ কোরআন নাজিল হয়েছে এবং তৃতীয় পর্যায়ে ক্রমান্নয়ে ধারাবাহিক ভাবে নাজিল হয়েছে । শবে বর ' আতের রাত্রিতে আল্লাহপাক যে ভাবে অন্যান্য গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ের ফায়সালা করে থাকেন ঠিক তদ্রুপভাবে কুরআনের ব্যাপারেও ইহা বিশ্ব নবীর উপর নাজিল হওয়ার পুর্বে কোন এক শবে বরা ' আতের রাত্রে কোরআন নাজিল করার সিদ্ধানত্দ নিয়েছিলেন , যার বর্ণনা এসেছে সুরায়ে দোখানের এই আয়াতে । আল্লাহ পাক বলেন আমি বর্কতময় রাত্রিতে কুরআন নাজিল করেছি , তাহার প্রকৃত অর্থ আমি কোরআন নাজিল করার সিদ্ধানত্দ নিয়েছি । প্রথম পর্যায়ে আল্লাহপাক কুরআন নাজিল করার সিদ্ধানত্দ নিয়েছেন শবে বরাতের রাত্রিতে । দ্বিতীয় পর্যায়ে সম্পুর্ণ কুরআন কে আল্লাহপাক এক সাথে লাওহে মাহফুজ থেকে দুনিয়ার আসমানের বায়তুল ইজ্জত নামক স্থানে শবে ক্বদরের রাত্রিতে নাজিল করেছেন এবং তৃতীয় পর্যায়ে রমজান মাসে দুনিয়ার আসমান থেকে নবীয়ে করিম সাঃ প্রতি সর্বপ্রথম কুর ' আন নাজিলের সুচনা হয় , তারপর ক্রমান্নয়ে ২৩ বৎসরে প্রয়োজন অনুসারে আল্লাহর নবীর নিকট জিব্রাইলের মাধ্যমে সম্পুর্ণ কুরআন নাজিল হয়েছে । উপরোক্ত আলোচনা থেকে সুরুষ্ট ভাবে প্রমাণিত হল আল্লাহপাক শবে বার ' আতের রাত্রিতে কুরআন নাজিল করেন নি বরং কোরআন নাজিল করার সিদ্ধানত্দ নিয়াছিলেন সুতরাংএই রাত্রি সম্মানী হওয়ার জন্যে এতটুকুই যতেষ্ট যে আল্লাহ পাক মানুষের হেদায়তের জন্যে এই রাতেই পবিত্র গ্রনত্দ আল - কুরআন নাজিল করার সিদ্ধানত্দ নিয়েছিলেন । সুতরাং শবে বরাতের ফজিলত কুরআনশরীফের এই আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হইল , এবং পবিত্র কোরআনের এই আয়াতটি ই শবে বরাতের ফজিলত প্রমাণিত হওয়ার জন্য যতেষ্ট । ইসলামের দৃষ্টিতে কোন দিন , রাত , সময় বা কোন মাস নিন্দনীয় নহে এবং কোন দিন বা সময়কে মন্দ মনে করা ও ঠিক নয় কারণ সময়ের পরিবর্তনকারী হচ্ছেন স্বয়ং আল্লাহ তাই সময়কে গালি দেওয়া বা মন্দ মনে করা মানে পরোক্ষভাবে আল্লাহকে মন্দ বলা বা গালি দেওয়া । তবে বিভিন্ন আয়াত ও হাদিস দ্ধারা কোন কোন মাসের , দিনের , রাত্রের বা সময়ের ফজিলত প্রমাণিত হয়েছে । তাফসিরে বায়জবী , তাফসিরে ইবনে কাসির , তাফসিরে মাজহারী তাফসিরে মাআরিফোল কোরআন তাফসিরে কাশ্শাফ তাফসিরে কুরতুবী , তাফসিরে রুহুল মা ' নী সহ প্রসিদ্ধ সকল মুফাসি্সরীনগনই লাইলাতুল মোবারাকাহ এর তাফসির প্রসঙ্গে হযরত ইকরিমা রাঃ এর অভিমতের কথা তাদের তাফসিরে উল্লেখ করেছেন । হানাফি , শাফিয়ী , হাম্বালী মালিকী সহ সকল আইম্মায়ে মুজতাহিদীন ও তাহার অনুসারী গন যোগ যোগ ধরে শবে বারাআতের রাতকে ইবাদতীর মাধ্যমে পালন করে আসছেন । ইমাম শাফী র : রচিত কিতাবুল উম্মে তিনি উল্লেখ করেন পাঁচটি রাত্রে বিশেষ ভাবে আল্লাহর নিকট দোয়া কবুল হয় জুমআর রাত্রী , দুই ঈদের রাত্রী , রজব মাসের ১ম রাত্রি ও শবে বারাআতের রাত্রী । ইমাম গাজ্জালী রা : ও তাহার কিতাবে এই রাত্রির ফজিলতের কথা উল্লেখ করেন । ৫ম খলিফা হযরত উমর বিন আব্দুল আজীজ দামেস্কের গভর্ণর হযরত আদী বিন আরতাত রা : কে গুরুত্ব সহকারে ইবাদতের মাধ্যমে শবে বারাত পালনের নির্দেশ দেন । বেদআত ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর ও লিখক আল্লামা ইবনে তাইমিয়াও শবে বারাআতের ফজিলতের পক্ষে লিখেছেন ও শেখ আল্লামা নাসির উদ্দিন আলবানী তাহার কিতাবের ১১৪৪ নং হাদিসের ব্যাখ্যায়ও এই রাতের ফজিলতের পক্ষে বলিষ্ট মতামত দিয়েছেন আল্লামা জালাল উদ্দীন সুয়োতী , ইমাম বায়হাক্বী আল্লামা মুল্লা আলী ক্বারী সহ প্রায় সমসত্দ মোহাক্কীক উলামায়ে কেরামের কিতাবে এই রাতের ফজিলতের কথা উল্লেখ রয়েছে এই সংক্ষিপ্ত পরিসরে তার বিসত্দারিত বর্ণনা দেওয়া সম্ভব নয় । প্রায় ১৭ জন সাহাবায়ে কেরাম থেকে এই রাতের ফজিলত সংক্রানত্দ হাদিস বর্ণীত রয়েছে যাহাদের মধ্যে রয়েছেন হযরত আবু বকর রা : হযরত আলী রা : হযরত আয়শা রা : হযরত আবু হুরায়রা রা : হযরত আবু মুসা আশ ' আরী ও হযরত মাআজ বিন জাবাল গয়র । নিম্নে নমুনা স্বরুপ ৫টি হাদিস উল্লেখ করা হইল । ( ১ ) হযরত আয়েশা রা : বলেন এক রাত্রে নিদ্রা থেকে জাগ্রত হয়ে দেখি রসুলুল্লাহ সা : আমার পাশে নেই তখন আমি তাহার সন্ধানে বাহির হয়ে তাহাকে জান্নাতুল বাকি্বতে ক্ববর জিয়ারত করা অবস্থায় পাইলাম । আমাকে দেখে আল্লাহর নবী বললেন তুমি কি ভয় কর আল্লাহর নবী তুমার সাথে অবিচার করিবেন । আয়েশা রাঃ বলেন আমি বলিলাম হে আল্লাহর নবী আমার ধারনা ছিল হয়ত বা আপনি আপনার অন্য কোন স্ত্রীর কাছে চলে গেছেন । নবী করিম সাঃ বললেন আজকের রাত হচ্ছে শাবান মাসের অর্ধেকের রাত ( অর্থাৎ শবে বর ' আতের রাত ) এই রাতে আল্লাহ পাক দুনিয়ার আকাশে চলে আসেন এবং বনী ক্বলব গোত্রের বকরীর গায়ে যে পরিমাণ পশম রয়েছে তার চাইতে ও বেশী গোনাহগার বন্দা বান্দিদেরকে ক্ষমা করিবেন ( উল্লেখ থাকে য়ে সমগ্র আরবের মধ্যে বনী ক্বলব গোত্রের লোকের বকরী বেশী ছিল ) তিরমিজী শরীফ হাদিস নং ৬৪১ পাঠ নং ৫০২ এবং ইবনে মাজাহ , মিশকাত পৃষ্টা নং ১১৫ ) ( ২ ) হযরত আলী রাঃ থেকে বণর্ীত নবীয়ে করিম সাঃ বলেন শা ' বানের অর্ধেকের রাত অর্থাৎ শবে বার ' আতের রাত তোমরা ইবাদতের মাধ্যমে রাত জাগরন করবে এবং পরের দিন রোজা রাখবে কারণ আল্লাহ পাক ঐ রাত্রিতে দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করে এই বলে সম্বোধন করতে থাকেন এমন কেউ আছে কি যে আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে ? তাহলে আমি তাহাকে ক্ষমা করে দিব । এমন কেউ আছে কি যে আমার কাছে রিজেক্বের জন্য প্রার্থনা করবে ? তাহলে আমি তাহার রিজেক্বের সমস্যার সমাধান করে দিব । এমন কেউ আছে কি যে বিপদগ্রস্থ যে তাহার বিপদমুক্তির জন্য আমার কাছে প্রার্থনা করবে ? তাহলে আমি তাহাকে বিপদ থেকে মুক্ত করে দিব এইভাবে ফজরের ওয়াক্ত হওয়া পর্যনত্দ বিভিন্ন বিষয়ের কথা উল্লেখ করে আল্লাহ পাক তাহার বান্দাদেরকে ডাকতে থাকেন । { আত - তারগীব ২য় খন্ড ৩৬০ পৃষ্টা / তাফসিরে রুহুল মা ' আনী ১০৩ পৃষ্টা ইবনে মাজাহ ও মিশকাত পৃষ্টা নং ১১৫ } ( ৩ ) হযরত আবু মুসা আশ ' আরী রাঃ থেকে বর্ণিত নবীয়ে করিম বলেন শবে বার ' আতের রাত্রিতে আল্লাহপাক দুনিয়াবাসীর প্রতি রহমতের দৃষ্টিতে তাকান একমাত্র হিংসুক ও মুশরিক ব্যতীত সবাই কে ক্ষমা করে দেন ( ইবনে মাজাহ ও মুসনাদে আহমদ ) ( ৪ ) হযরত আবুহুরায়রাঃ থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেন শাবানের ১৫ তারিখের রাত্রে { শবে বার ' আতের রাতে } আমার নিকট হযরত জিব্রাইল আঃ এসে বললেন হে মুহাম্মদ সাঃ আপনি একবার আকাশের দিকে তাকান তখন আকাশের দিকে তাকাইয়া দেখিলাম বেহেস্থের সকল দরওয়াজা খুলা রয়েছে এবং প্রথম দরওয়াজায় দ্বাড়াইয়া একজন ফিরিচ্চা বলিতেছেন সুসংবাদ সেই ব্যক্তির জন্য যে আজ রাত রুকু করিবে । দ্বিতীয় দরওয়াজায় দাড়াইয়া একজন ফিরিসত্দা বলিতেছেন সুসংবাদ সেই ব্যক্তির জন্য যে আজ রাত সজিদা করিবে এবং তৃতীয় দরওয়াজায় দ্বাড়াইয়া একজন ফিরিসত্দা বলিতেছেন সুসংবাদ সেই ব্যক্তির জন্য যে আজ রাত দোয়া করিবে এবং চতুর্থ দরওয়াজায় াড়াইয়া একজন ফিরিসত্দা বলিতেছেন সুসংবাদ সেই ব্যক্তির জন্য যে আজ রাত আল্লাহর জিকির করিবে এবং পঞ্চম দরওয়াজায় দ্বাড়াইয়া একজন ফিরিসত্দা বলিতেছেন সুসংবাদ সেই ব্যক্তির জন্য যে আজ রাত আল্লাহর ভয়ে কান্নাকাটি করিবে এবং ষষ্ট দরওয়াজায় দ্বাড়াইয়া একজন ফিরিসত্দা বলিতেছেন যে আজ রাত সমসত্দ মুসলমানের জন্য সুসংবাদ এবং সপ্তম দরওয়াজায় দ্বাড়াইয়া একজন ফিরিসত্দা বলিতেছেন আজ রাত কাহার ও যদি কিছু চাওয়ার থাকে তাহলে চাও আল্লাহপাক তাহার চাহিদা পুর্ণ করিবেন অষ্টম দরওয়াজায় দাড়াইয়া একজন ফিরিসত্দা বলিতেছেন যে আজ রাত সমসত্দ মুসলমানেরা আল্লাহপাকের নিকট ক্ষমা প্রর্ার্থনা করিবে তাহাকে ক্ষমা করে দেওয়া হইবে । রাসুলুল্লাহ সাঃ জিব্রাইল আঃ কে প্রশ্ন করলেন এইভাবে রহমতের দরওয়াজা কতক্ষন খোলা থাকবে তিনি বললেন ফজরের ওয়াক্ত আরম্ভ হওয়ার পুর্ব মুহুর্ত পর্যনত্দ । তারপর জিব্রাইল আঃ বললেন হে মোহাম্মদ সাঃ আজ রাত্রে আল্লাহ পাক বনীক্বলব গোত্রের বকরীর লোমার চেয়ে ও বেশী পরিমাণ গোনাহগার লোককে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিবেন । গুনীয়াতুত - তালিবীন ৩৬২ পৃষ্টা দ্র : এই ব্যাপারে আরও বিস্থারিত জানতে হলে দেখুন অসল আরবী মিশকাত শরীফ ১১৪ / ১১৫ নং পৃষ্টা দ্র : { ৫ } হযরত আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত নবীয়ে করিম সাঃ বললেন হে আয়েশা তুমি কি শাবানের ১৫ তারিখের রাত্রের ফজিলত সম্মন্ধে কিছু জান ? আয়েশা রাঃ বললেন এই রাত্রের মহত্ব কি হে আল্লাহর রাসুল ? তিনি বললেন এই রাত্রে সকল আদম সনত্দানের এক বৎসরের ভাগ্য নির্ধারন করা হয় এবং এই রাত্রিতে এক বৎসরের মধ্যে যে সকল আদম সনত্দান মারা যাবে তাহাদের তালিকা তৈরি করা হয় এবং এই রাত্রে সমস্থ বনী আদমের এক বৎসরের আমল আকাসে উঠাইয়া নেওয়া হয় এবং এক বৎসরের রিজেক নাজিল করা হয় । যদিও শবে বার ' আত পালন করা ফরজ বা ওয়াজিব নয় তবে শবে বার ' আত এর রাত ইবাদতের মাধ্যমে পালন করা রাসুলের সুন্নত । রাসুলে করিম সাঃ শবে বার ' আতের সমগ্র রাত্রি ইবাদতের মাধ্যমে জাগরণ করেছেন এবং সাহাবায়ে কেরাম ও সলফে সালিহীন এর যোগ থেকে উম্মতে মুসলিমা এই ভাবে ইবাদতের মাধ্যমে শবে বার ' আতের রাত্রি পালন করে আসছেন সুতরাং ইহাকে কোন অবস্থাতেই অস্বীকার করা বা বেদআত বলা যাবেনা এবং এই রাত্রে উমতে মুসলিমাকে ইবাদতে নিরুৎসাহিত মোঠেই ঠিক হবেনা শবে বারাতের ফজিলত সংক্রানত্দ কিছু হাদিসের বর্ণনা কারী ( রাবী ) সম্মন্ধে যদিও কোন কোন মুহাদ্দিসীন কি্বল ও ক্বাল করেছেন তবে ইজমায়ে উম্মতের সিদ্ধানত্দ ফজিলতের ব্যাপারে এই সমসত্দ হাদিসের উপর আমল করতে কোন অশুবিধা নেই কারণ এই সমসত্দ হাদিসের বিপক্ষে কোন হাদিস বা আয়াত নেই এবং এই সমসত্দ হাদিস কোন আক্বায়ীদ বা হুদুদে শরীয়ার সাথে ও সম্পৃক্ততা রাখেনা শুধু ফজিলতের সাথে সম্পর্ক রাখে । আমি সমসত্দ আহলে হাদিস বনাম মুনকিরীনে হাদিস , সলফী বনাম খলফী ও গয়র মোক্কাল্লীদ ভাইদেরকে অনুরুধ করব শবে বারাআত সংক্রানত্দ ব্যাপারে আপনারা আল্লাহর বান্দাদেরকে বিভ্রানত্দ করা থেকে বিরত থাকুন । কবির ভাষায় আপনাদেরকে অনুরুধ জানাই ' ' ক্বুউওতে নেকী নদারী বদ মকুন ' ' যদি ভাল কাজ করতে না পার তবে কমপক্ষে মন্দ কাজ থেকে বিরত থাক । ইজমায়ে উম্মতের মত ইসলামী শরীয়তের গুরুত্বপূর্ণ দলিলকে অস্বীকার করার মত ধৃষ্টতা দেখাইবেন না । হে আল্লাহ হাদিস অস্বীকার কারিদের ষড়যন্ত্র থেকে আমাদের ঈমান ও আমলকে হেফাজত করুন আমীন । শেখ মাও : জুবায়ের হামিদী ( চেয়ারম্যান ইসলামী ফাতাওয়া বোর্ড ইউ কে )
মনে হয় যেন সিডর আমার দেহের মধ্যে প্রবাহীত হচ্ছে কোন এক নার্গিসের প্রত্যাশায় . . .
আমার বর্ণমালা ব্লগার্স ফোরাম বলেছেন : চমৎকার উদ্যেগের জন্য ধন্যবাদ
আমার শৈশব কেটেছে ছোট সুন্দর এক মফস্বল শহরে । শৈশবের অনেক কথাই মনে আছে । পরবর্তী কালে কৈশোরে এসে ওই বিষয় গুলো নতুন করে হিসেব করে দেখেছি অনেক সময় হিসেব মেলেনি । রাজনীতি এবং সমাজের বৈজ্ঞানিক হিসেব নিকেশ টা তখন বুঝতাম না বলেই হয়ত । যা বলছিলাম , ছোট শহর সবাই সবাইকে চেনেন জানেন । গ্রাম্য পরিবেশ নদী খাল সবুজ ছিল অফুরন্ত , এক কথায় খুবই শান্তিপূর্ণ একটা লোকালয় । কিন্তু দারিদ্র ছিল যেটা খুব প্রকট । ভিক্ষাবৃত্তির ব্যাপকতা মারাত্নক আকারে ছাপ ফেলেছিল আমার কিশোর মনে । সময় টা স্বাধীনতা উত্তর ৭৩ - ৭৪ । প্রাইমারি স্কুলে পড়ি , বইয়ের মাঝে একটা ভাজ করা পলিথিন প্যাকেট রাখতাম সব সময় । তখন প্রায়ই ছাতু দেয়া হত স্কুলে । শুধু ছাতু নয় , বড় বড় বিস্কুট খুবই সুস্বাদু ছিল ওই ছাতু এবং বিস্কুট । প্রতিদিন স্কুলে যেতাম ছাতু কিংবা বিস্কুটের কারনেও কিছুটা । খেলাধুলা গান নাটক ক্লাব সবকিছুই ছিল । একটা সুস্থ সাংস্কৃতিক পরিমন্ডল ছিল । একদিন বঙ্গবন্ধুকে দেখলাম ওই বয়সেই । সেকি উল্লাস কিন্তু কিছুই বুঝিনি , তবে একজন কেউ আসবেন খুব বড় মানুষ সেটা বুঝতে পেরেছিলাম । দীর্ঘদেহী কালো কোট সাদা পাজামা পাঞ্জাবি হাত দুলিয়ে দুলিয়ে লম্বা পায়ে হেটে যাওয়া দেখে ওই বয়সেই অভিভূত হয়েছিলাম । ছোট শহরটা হাসি খুশি মানুষের পদচারনায় ছাপিয়ে গেল । আমার মনে তার রেখাপাত ছিল দীর্ঘদিন । সবকিছুই চলছিল ঠিক ঠিক আগের মতন । একদিন কেমন যেন একটা খবর এলো সবকিছু দুম করে থেমে গেল । মানুষের কান্না দেখলাম , বাড়িতে বাবা কে দেখলাম চুপ চাপ বসে আছেন রেডিওতে খবর শুনছেন । সব বাড়ির বাবারাই হয়ত এমন আচরণ করছিল । আমার বাবা , প্রিয় মানুষটি একদম কথা বলছেন না , দমবন্ধ করা একটা পরিস্থিতি । অবশেষে বুঝতে পারলাম , যে মানুষটিকে দেখে অভিভূত হয়েছিলাম অল্প কিছুদিন আগে সেই মানুষটিকে কারা যেন মেরে ফেলেছে । কান্না পেল খুব , কাঁদলাম আমি ।
বাবুয়া বলেছেন : হাজেরা বিবির প্রতি আপনাদের সকলের উদ্ববিগ্নতার জন্য একটি সুখবর দিচ্ছি - " ধানমন্ডি রেসিডেন্ট ওয়েল ফেয়ার এসোশিয়েশন " এর একজন কর্ম কর্তা ( সরকারের সচিব ) হাজেরা বিবির মুক্তি যোদ্ধা ভাতা পাবার বিষয়টা মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রনালয়ে যোগাযোগ করে নিশ্চিত করেছেন ।
তারিফ আরো বললেন , ইন্টারনেট থেকে ডিজাইন নিয়ে তাঁরা বিভিন্ন পরীক্ষামূলক অ্যান্টেনা তৈরি করেন । তবে আবহাওয়া স্যাটেলাইটের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো লিনডেন বেড অ্যান্টেনা । স্যাটেলাইট কোনো জায়গার ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় ভূমিতে ঘড়ির কাঁটার দিক বরাবর সংকেত পাঠায় । তাই এই অ্যান্টেনার চারটি ডায়পোল ( রেডিও অ্যান্টেনার দুই প্রান্ত ) ঘড়ির কাঁটার দিক বরাবর ৩০ - ৫০ ডিগ্রি কোণে ঘোরানো থাকে ।
বর্তমানে বাংলাদেশের নির্বাচনে প্রত্যেক প্রার্থীর বিপরীতে মার্কা দেয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে । কলেজ বা ইউনিভার্সিটির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে মার্কা দেয়া হয়না । বাংলাদেশের সকল মানুষ শিতি হলে প্রতীকবিহীন নির্বাচন করা যেত । মূলত প্রতীকটি দেয়া হয়েছে স্বল্পশিতি কিংবা অশিতি ভোটারদের সুবিধার জন্য । প্রতীক হাঁস হোক আর হাতিই হোক প্রতীকের ভালমন্দ করার কোন মতা নেই । তারপরও প্রতীকগুলো আমাদের দেশের নির্বাচনে প্রার্থীদের উপর প্রভাব ফেলে । এজন্যই বিভিন্ন জায়গায় পছন্দের প্রতীক না পেলে প্রার্থীরা হইচই শুরু করে । প্রতীকে শুধু প্রার্র্থীরাই যে প্রভাবিত হন তাই নয় , ভোটাররাও প্রভাবিত হন । একজন মহিলা মেম্বারের সমর্থকগণ যখন মাইকিং করে বলেন মা বোনদের বলে যাই , কলস ছাড়া উপায় নাই । " তখন একজন অশিতি ও অসেচতন মহিলা ভাবতেই পারেন কলসি দিয়ে আমরা পানি আনি এবং কলসি থেকে পানি ঢেলে পানি খাই । সুতরাং আর যাই হোক একটি ভোট কলসি মার্কায় দিতেই হবে ।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ । এবার অনেকগুলো ডিটেলস পাওয়া গেল । নতুন ট্যারিফে আগের ৫১২ কেবির কাছাকাছি দামে ১ এমবি দিচ্ছে দেখে খুশি লাগতেছে !
মেঘ রঙ মেয়ে বলেছেন : আমি ভাবলাম কি আর হলো কি
আর কেউ না জানলেও কেউ একজন জানবে এটাই বিপ্লব তার হাতেই হয়তো থাকবে আমার পোড়া রুটি ।
এখনকার ইন্টারনেটের যুগে ফেসবুক ব্যাবহার করে না এমন ইন্টারনেট ব্যাবহারকারির সংখ্যা এখন নাই বললেই চলে । ফেসবুকের কল্যানে মানুষ দিনে দিনে সামাজিক হচ্ছে ! কোন কিছু হলেই ফেসবুকে বার্তা দেয়া যায় । কারো জন্মদিনে এখন আর কষ্ট করে দেখা করে শুভেচ্ছা বিন্মিয় করা লাগে না । ফেসবুকে H . B . D লিখে দিলেই হয় , অনেক সময় এবং কিছু অর্থ বেচে যায় আর
দুঃখিত অফটপিকে আলোচনার জন্য । টপিক বিষয়ে কিছু বলার নেই বলে অফটপিক আলোচনা করলাম ।
আল্লাহ হাত দিয়েছেন ভালো কাজে ব্যবহারের জন্য : চিফ হুইপ ফারুককে আদালত
( ৯ ) নগর কাউন্সিল ও নগর নির্বাহী কমিটি ঢাকা , চট্টগ্রাম , খুলনা , রাজশাহী ও নারায়ণগঞ্জ এই প্রতিটি নগরের অন্ - র্ভূক্ত প্রতিটি থানা নির্বাহী কমিটির সদস্যদের নিয়ে সেই নগরে দলের নগর কাউন্সিল গঠিত হবে । এই কাউন্সিলের দুই বছর মেয়াদে একজন সভাপতি , সাতজন সহ - সভাপতি , একজন সাধারণ সম্পাদক , দুইজন যুগ্ম - সম্পাদক , একজন সাংগঠনিক সম্পাদক , দুইজন সহ - সাংগঠনিক সম্পাদক , একজন দপ্তর সম্পাদক , একজন প্রচার সম্পাদক , একজন সহ - দপ্তর সম্পাদক , একজন সহ - প্রচার সম্পাদক ও একজন কোষাধ্যক্ষ সমন্বয়ে গঠিত ১০১ জনের অনূধর্ব একটি নগর নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করবে । দলের নগর নির্বাহী কমিটি দলের জেলা নির্বাহী কমিটির মর্যাদা লাভ করবে । চেয়ারম্যানের পরামর্শক্রমে দলের মহাসচিব নগর নির্বাহী কমিটির অনুমোদন দেবেন ।
শরীয়তপুর , ৬ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের দক্ষিণ দেওভোগ গ্রামের একটি খাল থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির ভাসমান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে । আজ বুধবার সকালে এলাকাবাসী লাশটি খালের পানিতে ভাসতে দেখে সদর থানা পুলিশকে খবর দিলে দুপুর ১টার দিকে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে । পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয় । শরীয়তপুর সদর থানার উপ - পরিদশক মোশারফ জানান , লাশটি কোনো পাগলের হতে পারে । নিহতের বয়স আনুমানিক ৩৫ হবে । তবে পানিতে ডুবে তার মৃত্যু হয়েছে নাকি কেউ তাকে হত্যা করে লাশটি পানিতে ফেলে দিয়েছে তা ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে জানা যাবে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / শাসি / ২০ . ১৭ ঘ . )
Manobzamin | Friday , 02 April 2010 স্টাফ রিপোর্টার : জানুয়ারি থেকে মার্চ । এই তিন মাসে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে ২৪ জন নিহত হয়েছেন | নিহতদের মধ্যে র্যাব কর্তৃক ১২ জন , পুলিশ কর্তৃক ৯ জন এবং র্যাব - পুলিশের যৌথ অভিযানে ৩ জন নিহত হয়েছে বলে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার জানিয়েছে । অধিকারের এক প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে , ৫ জন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হেফাজতে থাকাকালে মারা গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে । নিহত ২৪ জনের মধ্যে ২০ জনই ক্রসফায়ার , এনকাউন্টার বা বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছেন । এক জন র্যাব ও তিন জন পুলিশের নির্যাতনে নিহত হয়েছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে । নিহত ২৪ জনের মধ্যে দু ' জন পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টি ( লাল পতাকা ) - র সদস্য , একজন গণমুক্তিফৌজের সদস্য , এক জন গণবাহিনীর সদস্য , একজন জাসাস নেতা , একজন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সদস্য , একজন এ্যাপোলো হাসপাতালের কর্মচারী , দুই জন যুবক , একজন কথিত সন্ত্রাসী , একজন গাড়ি ছিনতাইকারী , ১০ জন কথিত অপরাধী এবং তিনজন কথিত ডাকাত বলে জানা গেছে । অধিকারের ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত ও পানি সমস্যা নিয়ে বলা হয় - অন্যান্য বছরের মতোই চলতি বছরের জানুয়ারি - মার্চ এই তিন মাসে ভারত - বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা অব্যাহত রয়েছে । এই তিন মাসে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী ( বিএসএফ ) ২০ জন বাংলাদেশীকে হত্যা করে । এদের মধ্যে ৯ জনকে পিটিয়ে এবং ১১ জনকে গুলি করে হত্যা করে বলে অভিযোগ রয়েছে । এছাড়া একই সময়ে বিএসএফ - এর হাতে ২৪ জন আহত হয়েছেন , তাদের মধ্যে ২০ জন গুলিতে আহত এবং ৪ জন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন । এই সময়কালে ৪ জন বিএসএফ - এর হাতে অপহৃত হয়েছেন । এছাড়া ভারত এর আগে বাংলাদেশের সঙ্গে যে চুক্তি করেছে তা বাস্তবায়ন করেনি । যেমন , ১৯৭৪ সালের মুজিব - ইন্দিরা চুক্তির ক্ষেত্রে ছিটমহল এবং সীমানা নির্ধারণের প্রশ্নে আজ পর্যন্ত কোন অগ্রগতি অর্জিত হয়নি । ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য প্রাপ্যতার ব্যাপারে বাংলাদেশের অবস্থান এখনও স্বীকৃত হয়নি । রাজনৈতিক সহিংসতায় মৃত্যু ৫২ অধিকার - এর তথ্য অনুযায়ী জানুয়ারি - মার্চ এই তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় ৫২ জন নিহত এবং ৩৭৪১ জন আহত হয়েছেন । চলতি মাসে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের ১৫৪টি এবং বিএনপি ' র ২৭টি ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে । এছাড়া আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ৮ জন নিহত এবং ১৫৮ জন আহত হয়েছেন । অন্যদিকে , বিএনপি ' র অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ৩২০ জন আহত হয়েছেন । নারীর প্রতি সহিংসতা জানুয়ারি - মার্চ এই তিন মাসে নারীর প্রতি সহিংসতা অব্যাহত ছিল । বহু নারী এ সময় ধর্ষণ , যৌতুক , এসিড সন্ত্রাস এবং ইভটিজিংয়ের শিকার হয়েছেন । চলতি বছরের তিন মাসে মোট ১২২ জন নারী ও মেয়ে শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে জানা গেছে । এদের মধ্যে ৫৩ জন নারী এবং ৬৯ জন মেয়ে শিশু । ৫৩ জন নারীর মধ্যে ১১ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে এবং ২৬ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন । ৬৯ জন মেয়ে শিশুর মধ্যে ৫ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে , ২৪ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এবং ১ জন আত্মহত্যা করেছেন । এদের মধ্যে চুয়াডাঙ্গায় একজন গৃহবধূ এএসআই কর্তৃক ধর্ষণের শিকার হন , যশোরে এক গৃহবধূ আনসার সদস্য এবং জয়পুরহাটে ৮ বছরের এক শিশু গ্রামপুলিশের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হন । জানুয়ারি - মার্চ এই তিন মাসে ৬৮ জন নারী যৌতুক সহিংসতার শিকার হয়েছেন । এদের মধ্যে ৪৬ জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়েছে এবং ২০ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে । এ সময়ে ২ জন নারী যৌতুকের কারণে নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন । জানুয়ারি - মার্চ এই তিন মাসে ৪০ জন এসিডদগ্ধ হয়েছেন । এদের মধ্যে ২২ জন নারী , ১৪ জন পুরুষ এবং ৪ জন শিশু । ৪ জন শিশুর মধ্যে ৩ জন মেয়ে শিশু এবং ১ জন ছেলে শিশু । সাংবাদিকদের ওপর হামলা জানুয়ারি - মার্চ এই তিন মাসে সাংবাদিকরা বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছেন । এ সময়ে ৩৮ জন সাংবাদিক আহত , ২৬ জন হুমকির সম্মুখীন এবং ১৭ জন লাঞ্ছিত হয়েছেন । এই সময়ে ৮ জন সাংবাদিকের ওপর এবং একটি সংবাদপত্রের অফিসে হামলা হয়েছে । জেলহাজতে মৃত্যু এই সময়কালে ১৮ জন জেলহাজতে এবং ১ জন কোর্ট হেফাজতে মৃত্যুবরণ করেন । http : / / www . mzamin . com / index . php ? option = com_content & task = view & id = 10015 & Itemid = 83
এখনো যদি না বলেন তাহলে ভূল করবেন । নিজেকে যোগ্য মনে না করে তাকে যদি না বলেন সে তো কখনো জানবেই না আপনি বিনা কারনে সারাজীবন মোবাইলে আর কম্পিউটারে তার নির্জীব ছবি দেখতে থাকবেন । ( যদি আসলেই তাকে ভালোবেসে থাকেন ) তাহলে কোনকিছূ চিন্তা না করে বলে ফেলুন । ভাগ্যবান হলে তাকে পেয়েও যেতে পারেন নাহলে এটুকু সান্তনা থাকবে যে সে জানে যে আপনি তাকে ভালোবাসেন । এই ভূল আমিও করেছিলাম এখন আফসোস করছি । তাই আপনা পোষ্টটা দেখে উপদেশ দিলাম । আসলে যোগ্য - টোগ্য কিছুনা বলে ফেলুন নাহলে আমার মত এরকম কবিতা লিখতে হবে
পুরানা জমানায় কবিকুলের স্থান ছিল রাজসভা । তারা রচনা করতেন মহাকাব্য পুথি । এসব গীত হতো জনতার মাঝখানে , মুখে মুখে । বেশির ভাগ শাসকই ছিল দখলদার দস্যু অত্যাচারী প্রকৃতির । এদের মধ্যে ঘটেছে আর কমপ্লেক্সের চরমতম বিকাশ । ইতিহাসের কুখ্যাত শাসক চেঙ্গিজ খান । এই অশিক্ষিত পাশবিক শাসক যিনি সভ্যতার প্রভূত ক্ষতি করেছেন । তিনি শেষ জীবনে পাগল হয়ে উঠেছিলেন অমরত্ব পাবার আশায় । তার অমার্ত্যরা অমরত্বের দাওয়াইসহ অনেক চিকিৎসককে নিয়ে আসতেন তার কাছে । তিনি অই সব দাওয়াই তাদের খাওয়াতেন আর সাথে সাথে শিরচ্ছেদ করতেন । দেখতে চাইতেন মৃত্যুর পরও দাওয়াই গুনে তারা বেঁচে ওটেন কিনা । অবশেষে তিনি ঋষি মহাস্থবির কবি চানচুনকে তার দরবারে এনে অনেক লোভ দেখিয়ে জানতে চান অমর হবার কোনো দাওয়াই সম্পর্কে সে জানে কিনা । কেননা ততদিনে চানচুনের জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে পড়েছিল বিশ্বজুড়ে । চানচুন সব প্রশ্নের জবাবে কোনো কথা না বলে শুধু চীনা কায়দায় তার বুড়া আঙ্গুল দুটি দেখালেন । আর বললেন অমর হবার উপায় প্রেম । তলোয়ার কিংবা রাজ্যজয় নয় । সত্যিই তো অবাক লাগে কত শত সহস্র রাজারানী গত হয়ে গেলেন । কবিতা বা কবি , হোমর বা লিওপার্দি , সেনেকা বা হাফিজ , রুমি জামি বা খৈয়াম , হুইটম্যান বা জন ডানের কবিতা বেচে আছে নির্বিঘ্নে ।
মোটা দাগে বিশ্বায়ন মানে " তুমি কোন কিছু অবগুণ্ঠিত রাখতে পারবেনা । তোমার বাজার সবার জন্য উন্মূক্ত রাখতে হবে । তোমার বাজারে যে কেউ অবারিত প্রবেশ করতে পারবে । তোমার পণ্য প্রচন্ড প্রতিযোগীতায় টিকতে পারলে তা বর্হিবিশ্বে রফতানি হতে পারে । কোন কোটা বা এ্যালোটমেন্ট থাকবেনা । জিএসপি বা এই জাতীয় কোন ইনসেনটিভও তুমি পাবেনা । তোমার দেশ এবং তোমার ব্যাংকও তোমার রুগ্ন শিল্পকে রোগমুক্ত করার জন্য টাকার যোগান দিতে পারবেনা । তেমনি তোমার অভ্যন্তরীণ বাজারে বিশ্বের সবার পণ্য ঢুকতে দিতে হবে । কাউকে এমবার্গো দিতে পারবেনা । "
বাংলা উইকিপিডিয়ার স্বেচ্ছাসেবক ( উইকিপিডিয়ান ) বেলায়েত হোসেন জানান , বাংলা ভাষার সেই সব সাহিত্যকর্ম উইকিসংকলনে যোগ করা যাবে , যার রচয়িতার মৃত্যুর ৬০ বছর পার হয়েছে বা তাঁর লেখা পাবলিক ডোমেইনের আওতায় চলে এসেছে । এর আওতায় যেকোনো গান , কবিতা , গল্প , উপন্যাস , প্রবন্ধ , নিবন্ধ , ভ্রমণকাহিনি , দলিলাদি , পুরাণ , ধর্মীয় গ্রন্থ , চিঠি , ভাষণ ইত্যাদি যোগ করা যাবে । মূল লেখা বাংলা ভাষায় না হলেও এর বাংলা অনুবাদ করে যোগ করা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি । বেলায়েত হোসেন বলেন , বিনা মূল্যে ইন্টারনেটে পাঠকেরা যাতে সহজে এসব সাহিত্যকর্ম পড়তে পারে , সে জন্যই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ।
৬ ও ৭ জুলাই চারদলীয় জোটের ডাকা ৪৮ ঘন্টার হরতালকে সামনে রেখে কক্সবাজার শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চা . . .
এখন আমরা যথেষ্ট উৎসাহ নিয়েএকটা গল্প শুরু করেছি সম্মিলিতভাবে , কিছু অসামঞ্জস্য থাকতে পারে জেনেও মজা পাচ্ছি , কারন সবাই মিলে করছি এটা ! এখন গল্প এমন কিছু অপ্রাসংগিক ঘটনা আসল যা গল্পের ফ্লো টা নষ্ট করে দিল লেখক ও পাঠকের কাছে ! এটা অনাকাঙ্খিত !
খুব সুন্দর প্রশ্ন । যেহেতু রাজা নেই - মন্ত্রী নেই - রানী নেই - সেহুতু দেশ চালাচ্ছে ব্যবসায়ীরা , দেখছেন না - সব জায়গায় কন্ট্রোল আছে - এই এক জায়গা ছাড়া ।
নুভান ভাইয়া আপনি সাধারন আপেক্ষীক তত্ব এর কথা বলেছেন আবার মহাকরশ বল এর কথাও বলেছেন । আইনস্টাইন এর আপেক্ষীক তত্ব মানেই তো নিউটনের মহাকরশ তত্ব বাতিল হোএছে
বাউল সাধক ফকির লালন শাহের জীবন - কর্ম , জাতহীন মানবদর্শন , মরমিসংগীত ও চিন্তা - চেতনা এখন আর এই ছেঁউড়িয়ার পলি্লতেই সীমাবদ্ধ নেই , দেশের সীমানা পেরিয়ে তা ছড়িয়ে পড়েছে সারা বিশ্বে । তার সংগীত ও ধর্ম - দর্শন নিয়ে দেশ - বিদেশে নানা গবেষণা হচ্ছে । সাঁইজি জীবিত থাকাকালে ফাল্গুন মাসের শেষে দোল পূর্ণিমার তিথিতে কালি নদীর তীরে শিষ্যদের নিয়ে রাতভর গান বাজনা ও তত্ত্ব আলোচনা করতেন , যা কালক্রমে পরিণত হয়েছে লালন স্মরণ উৎসবে । লালন শাহ দেহত্যাগ করেন ১২৯৭ সালের ১ কার্তিক । তার বয়স তখন ১১৬ বছর । তার মৃত্যু দিবসে ছেঁউড়িয়ার আখড়ায় স্মরণ উৎসব হয় । গত বছর থেকে এখানে পাঁচ দিনব্যাপী উৎসব হচ্ছে । এটা মূলত লালনপন্থী সাধুদের সম্মিলনী উৎসব । এ উৎসবে মেলার এক প্রান্তজুড়ে থাকে বাউলদের বাদ্যযন্ত্র বিক্রির দোকান । এসব দোকানে একতারা , দোতারা , ডুগি , প্রেমজুড়ি বা কাঠজুড়ি , মন্দিরার মতো বাদ্যযন্ত্র । লালন স্মরণোৎসবে লালনপন্থী সাধুদের তৈরি গামছা - লুঙ্গি বিক্রি হয় । বিক্রি হয় সাঁইজির গানের ক্যাসেট ও গানের বই । অন্যদিকে প্লাস্টিকের সামগ্রী , কারুপণ্য বেচাকেনা হয় ।
একমাত্র সিভিল ইঞ্জিনিয়ার মানে ! নাকি সুযোগ বুঝে নিজের পরিচয়টা দেয় যাতে কিছু প্রিভিলেজ পাওয়া যায় !
জড়িত বিষয়ের ঠিকানা : খেলাধূলা , বিশ্ব কাপ , ইরাক , ইরান , খেলাধূলা , কোরিয়া , ঘটনা প্রসঙ্গ , জনপ্রিয় বিষয় , আরব , খবর , সম্মেলন
· সভাপতিমণ্ডলীর সভার মাধ্যমে নেটওয়ার্কের কাজের ব্যাপ্তি , প্রকৃতি , ধরণ ও ক্ষেত্রে বিবেচনায় সভাপতিমণ্ডলীর অন্য সদস্যদের মধ্যে দায়িত্ব বন্টন করা হবে ।
আসতেন পাখি শিকারের সূক্ষ চোখ নিয়ে দুলাভাই ! ছোটবোন ঘরে বসে কেন যেনো তখন কেমন পানের পাতার মতো নমনীয় হতো ক্রমে ক্রমে !
( ১ ) বাঙালিরা নিজেদের ' অবিশ্বস্ত ' হিসেবে প্রমাণিত করেছে এবং তারা অবশ্যই পশ্চিম পাকিস্তানের দ্বারা শাসিত হবে । ( ২ ) ইসলামী পদ্ধতিতে বাঙালিদের পুনরায় শিক্ষা দিতে হবে । বিচ্ছিন্নতাবাদের প্রবণতা দূর করতে ' জনগণের ইসলামিকরণ ' ( অফিসিয়াল পরিভাষায় এরকমই বলা হয়ে থাকে ) করতে হবে এবং পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে শক্তিশালী ধর্মীয় বন্ধন তৈরী করতে হবে । ( ৩ ) হত্যা ও দেশত্যাগের মাধ্যমে যখন হিন্দুরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে তখন তাদের সম্পত্তি সুযোগবঞ্চিত বাঙালি মুসলমানদের মন জয় করতে সোনালি পুরস্কার হিসেবে ব্যবহৃত হবে । এটা ভবিষ্যতের প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক কাঠামোর ভিত্তি স্থাপন করবে ।
তিনি আরও বলেন , ' এ দেশে কেউ ভিআইপি নয় । সবাই সাধারণ নাগরিক । যে দেশে রাষ্ট্রের সব নাগরিককে বিশ্বকাপের টিকিটের জন্য শীত উপেক্ষা করে সারারাত অপেক্ষা করতে হয় , সেখানে সবাই সাধারণ । '
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান লেখার সময় পররাষ্ট্র নীতি পরিচালনায় প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা সীমিত করার প্রয়োজন ছিল না । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছিল একটা নতুন দেশ এবং আনুপাতিক হারে ক্ষমতাহীন । ওই সময় প্রধান ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ছিল ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড । আমাদের জনকরা কংগ্রেসের হাতে অর্থের নিয়ন্ত্রণ তুলে দেয় এবং বাস্তবে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা ও ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে কংগ্রেস । শেষ হওয়া ইরাকযুদ্ধে আমরা দেখতে পাই , বর্তমান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অকার্যকর হয়ে পড়ে । কারণ কংগ্রেসে প্রেসিডেন্টের দল ছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং তিনি তথ্যের উৎস নিয়ন্ত্রণ করেন । এমন প্রমাণ আছে , প্রশাসনে যারা ছিলেন তারা সাদ্দাম হোসেনের কাছ থেকে হুমকির বিষয়টি অতিরঞ্জিত করেন । প্রেসিডেন্ট দাবি করেন , জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির মুখে । কংগ্রেস তার কথা বিশ্বাস করে এবং যুদ্ধের অনুকূলে ভোট দেয় ।
১০৫ । আমি সত্য সহ [ কুর - আন ] অবতীর্ণ করেছি এবং সত্য - সহই তা অবতীর্ণ হয়েছে ২৩১৫ । আমি তো [ পাপীদের জন্য ] তোমাকে প্রেরণ করেছি কেবলমাত্র সুসংবাদ দাতা ও সর্তককারীরূপে ২৩১৬ ।
উনি তো হতাশ হবেনই । মেহেরজান উঠে গেল , নিজামী দৌড়ের উপর , সাকার পায়ুপথ সেদ্ধ ডিমে পরিপুর্ন । এই হতাশাজনক অবস্হায় একজন মুক্তিযোদ্ধার বানানো সিনেমা রিলিজ হয়ে প্রশংসা পাবে তা কি মানা যায় ?
বিতর্কিত কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে আড়াইবছরের মধ্যে বৃহস্পতিবার প্রথম এ আনুষ্ঠানিক বৈঠকে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব নিরুপমা রাও এবং পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব সালমান বশির আলোচনা করেন । এ আলোচনা হয়েছে গঠনমূলক এবং সৌহার্দপূর্ণ ।
এছাড়া এ বছরই প্রথম ২০১১ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণীর উন্নতমানের বোর্ডের বই আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে ভারত থেকে ছাপিয়ে আনার উদ্যোগ নেয় সরকার । এ বিষয়টিও ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয় । এখন দেখার অপেক্ষায় সেই বই সবার কাছে কতটা গ্রহণযোগ্য হয় ।
থাক , অত শুনতে চাইনে । বলিয়া সে পকেটে হাত দিয়া একখানা নোট বাহির করিল এবং চন্দ্রমুখীর হাতে দিয়াই চলিতে উদ্যত হইল - একবার চাহিয়াও দেখিল না কত টাকা দিল ।
এখানে USERNAME এর জায়গায় আপনার ইউজার নাম দিন ।
মোশারফ হোসেন বলেছেন : ওরে ভাইরে একদিনে পাচটি পোস্ট ? আপনার পোস্ট গুলি একদিন পরপর দিলে প্রত্যেকটাই মন্তব্য পেতেন । কিন্তু একসাথে দিলে ব্লগারদের বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ায় । বর্নমালায় স্বাগতম ।
" চিরজীবন ঘাস খেয়ে থাকতে হলেও পরমানু বোমা বানাব তবু ভারত কে এগিয়ে যেতে দিব না "
লেখক : মোহাম্মদ আলী বোখারী , টরন্টো সৌজন্যে : দৈনিক আমাদের সময়
আমার প্রিয় গানের লিরিক শেয়ার করায় দুখী ভাইকে ধন্যবাদ । আর যাদের সংগ্রহে নাই তাদের জন্য আমি আপলোড করে দিলাম । আমার আরেকটি প্রিয় গানের কথা ও ডাউনলোড লিন্ক শেয়ার করলাম আপনাদের সাথে । আশাকরি আপনাদের ভালই লাগবে । গভীর হয়েছে রাত মান্না দে গভীর হয়েছে রাত পৃথীবি ঘুমায় হয়তো তুমিও গেছ ঘুমিয়ে শুধু আমার দু ' চোখে ঘুম আসেনা কেন ঘুম আসে না . . . . . . . . . . . . . . . . . বুঝি ঘুমের সে রাত গেছে ফুরিয়ে গভীর হয়েছে রাত পৃথীবি ঘুমায় হয়তো তুমিও গেছ ঘুমিয়ে । যে রাতে এ মন আসে মনের কাছে দুহাত জড়িয়ে ধরে হারায় পাছে . . . . . . . . . . . . . . কিছু পাই কিছু আরো দিয়ে যেতে চাই কামনার দুই কুল ভাসিয়ে শুধু আমার দু ' চোখে ঘুম আসেনা কেন ঘুম আসে না . . . . . . . . . . . . . . . . . বুঝি ঘুমের সে রাত গেছে ফুরিয়ে এই রাতের আঁধার চিরে একটু পরেই জানি আলো ফুটবে স্বপ্নের মায়া মাখা তোমার আঁচল জুড়ে একমুঠো সোনা রোদ হেসে উঠবে যেন তবু পিছু আর আমি চাইব না তোমায় শুনাতে গান আর গাইব না এ রাতে আমি একা কেউ সাথী নেই তাই বুঝি ঘুম গেছে হারিয়ে শুধু আমার দু ' চোখে ঘুম আসেনা কেন ঘুম আসে না . . . . . . . . . . . . . . . . . বুঝি ঘুমের সে রাত গেছে ফুরিয়ে গভীর হয়েছে রাত পৃথীবি ঘুমায় হয়তো তুমিও গেছ ঘুমিয়ে গানটি ভাল লাগলে হতে । ধন্যবাদ সবাইকে
21শে মে 2011 - র পর পাঁচ মাস অতিক্রান্ত হলে 21শে অক্টোবর , 2011 আসবে ৷ ঘটনাক্রমে , 21শে অক্টোবর , 2011 - ই বাইবেল সম্বন্ধী ভজনালয় উত্সবের অন্তিম দিন ( যা শস্য সংগ্রহের উত্সবের সাথেই পালন করা হয় ) ৷ ভজনালয় উত্সব , ইহুদি ক্যালেন্ডারের 7ম মাসে পালন করা হয় ৷ এই উত্সবের ব্যাপারে ঈশ্বরের বাণী বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য :
এরপর পবিত্র কুরআনের জ্ঞান সম্পর্কে মওলানা আব্দুল মাজেদ দরিয়াবাদী লিখেন :
রবিবার সন্ধ্যায় সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম শামসুল ইসলামের মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার সুখবাসপুরস্থ বাসভবন থেকে ৮৭ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের শীবনারায়ণ মূর্তি উদ্ধার করেছে র্যাব । এই সময় হাতে নাতে গ্রেফতার করেছে বাড়ির কেয়ারটেকার জাহাঙ্গীর আলম ( ৪২ ) ও মঞ্জুর আলমকে ( ৫৫ ) ।
পিরোজপুর , ৯ জুলাই শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : দেশব্যাপী কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ পিরোজপুরে জেলা বিএনপি ' র উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয় । এ সময় পুলিশ তাদের বাধা দিতে এলে মিছিলকারীদের সাথে পুলিশের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে ।
* * * * ) কেন জাহাঙ্গীনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় , সলিমুল্লাহ মুসলিম হল , ফজলুল হক মুসলিম হলের নাম থেকে ' মুসলিম ' শব্দ বাদ দেয়া হয় , কবি নজরুল ইসলামের পরিবর্তে কেন শুধু কবি নজরুল ! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম থেকে ' রব্বি জিদনী এলমান ' তুলে দেয়া হয় ।
ফেব্রুয়ারি এলেই প্রতিটি বাঙালির বুকের ভেতর বেজে উঠবে আলতাফ মাহমুদের সেই সুরে আবদুল গাফফার চৌধুরীর লেখায় সেই চির অমস্নান গান ' আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি , আমি কি ভুলিতে পারি ' - অবিস্মরণীয় এ গানের সাথে নগ্নপায়ে প্রভাত ফেরীর মাধ্যমে শ্রদ্ধাঞ্জলী প্রদর্শন করা হয় - ভোলেনি বাঙ্গালি । সালাম , বরকত বুকের রক্ত ঝরানো বেদনা - বিধুর একটি দিন । যতকাল বাংলা থাকবে , বাঙালি থাকবে , ততকাল কালো ব্যাচ পরে নগ্ন পায়ে শিশিরসিক্ত পথ মাড়িয়ে আবালবৃদ্ধবনিতা সমবেত হবে শহীদ বেদীতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ।
এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ - ভারত সীমান্তে নিহত হয়েছে আটজন বাংলাদেশী । এর মধ্যে সীমান্তে বিএসএফ - এর গুলিতেই নিহত হয়েছে ছয়জন । শ্রীমঙ্গলে বাংলাদেশ - ভারত সীমান্তের রোজিনা নামে এক বাংলাদেশী কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় । তা ছাড়া গোয়াইনঘাট সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়াদের নির্যাতনে নিহত হয় রুবেল ( ১৬ ) নামে এক কিশোর । এ ছাড়া বিএসএফ কর্তৃক আহত হয় ১৩ বাংলাদেশী ।
আমিও ঐখানকার - ই টিকিট কিনেছিলাম ! কিন্তু বিশাল বড় লাইন থাকায় স্টেডিয়ামে ঢুকতে ঢুকতে ১০ . ১৫ বেজে যায় . গেট দিয়ে ঢুকে দেখি সব সিট ভরা
আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি মিশ্র শুক্রবিন্দু থেকে - এভাবে তাকে পরীক্ষা করবো । অতঃপর তাকে দিয়েছি শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি । " - সূরা দাহর - ২
আবদুল্লাহ ইবনে আববাস রা . - থেকে বর্ণিত , নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন , ( মীরাছ বণ্টনের ক্ষেত্রে ) তোমরা প্রথমে যাদের অংশ সুনির্ধারিত তাদের অংশ দিয়ে দাও । এরপর অবশিষ্ট সম্পদ মৃতের নিকটতর পুরুষকে দাও । ( সহীহ বুখারী , হাদীস : ৬৭৩৫ )
এখনও বলার মত তেমন কিছু অর্জন করতে পারিনি । কোন দিন যে অর্জন করতে পারব সে সম্ভবনাও নাই ।
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : অবশেষে নিজেদের ফিরে পেলো ম্যারাডোনার দেশ আর্জেন্টিনা । কোপা আমেরিকা আসর শুরুর পর থেকেই গোলখরা আর ড্রয়ের ফাঁদ কোনোভাবেই পিছু ছাড়ছিলো না তাদের । তবে আজ মঙ্গলবার আগের দু ' ম্যাচের আক্ষেপ অনেকটাই উশুল করে নিতে সক্ষম হয়েছে তারা । লিওনেল মেসির দুর্দান্ত নৈপূণ্য আর সের্গিও অ্যাগুয়েরোর জোড়া গোলে কোস্টরিকাকে ৩ - ০ গোলে হারিয়ে সব আশঙ্কা কাটিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলা নিশ্চিত করেছে আর্জেন্টিনা । প্রথম দু ' ম্যাচে ড্র করায় সর্বাধিক ১৪ বার আসরের চ্যাম্পিয়ন স্বাগতিক আর্জেন্টাইনরা শঙ্কায় ছিল প্রথম রাউন্ড থেকেই বাদ পড়ার । এ ম্যাচেও ড্র করলে গ্রুপ পর্বের সকল ম্যাচ শেষ হওয়ার পর খাতা - কলম নিয়ে বসতে হতো কোয়ার্টারে তারা যাবে কিনা সে হিসেবের জন্য । তা থেকে মুক্তি পেয়েছে তারা । কর্ডোবার মারিও কেম্পেস স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই মাঠের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় স্বাগতিক আর্জেন্টিনা । আগের দু ' ম্যাচে বিশ্বসেরা লিওনেল মেসি নিস্প্রভ থাকলেও জ্বলে ওঠেন এ ম্যাচে । তবে কোস্টরিকাকে চেপে ধরেও গোলের দেখা পাচ্ছিল না তার দল । অবশেষে প্রথমার্ধের একেবারে শেষ সময়ে সের্গিও অ্যাগুয়েরো কোস্টরিকার রক্ষণবূ্যহ ভেদ করে ঢুকে পড়েন বিপদসীমায় । ডি - বঙ্রে ভেতর থেকে জোরালো শটে তিনি পরাস্ত করেন গোলরক্ষক লিওনেল মোরেইরাকে । তবে দ্বিতীয়ার্ধে গোল পেতে বেশি কসরত করতে হয়নি আর্জেন্টিনাকে । দুরন্ত মেসি ৫২ মিনিটের মাথায়ই দলের জন্য আরো একটি গোলের সুযোগ করে দেন । মেসির দেয়া পাস থেকে অ্যাগুয়েরো নিজের দ্বিতীয় গোল করলে কোস্টরিকার সাথে অর্জেন্টিনার ব্যবধান দ্বিগুন হয় । ৬৩ মিনিটে দলের পক্ষে তৃতীয় গোল করেন অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া । এবারও গোলের উৎস ছিলেন মেসি । তার পাস থেকে পাওয়া বলে ১৫ মিটার দূর থেকে ডি মারিয়ার শট জালে জড়ালে শক্ত অবস্থানে চলে যায় আর্জেন্টিনা । বাকিটা সময় আর কোনো দলই গোলের দেখা পায়নি । ফলে ৩ - ০ গোলের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে আর্জেন্টিনা । এ জয়ের ফলে ' এ ' গ্রুপ থেকে ৩ ম্যাচ শেষ করে ৫ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ রানার্স - আপ হিসেবে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছল আর্জেন্টিনা । কোয়ার্টারে তারা ' সি ' গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলের মোকাবেলা করবে । সেক্ষেত্রে চিলি , উরুগুয়ে অথবা পেরুর মধ্যে থেকে যে কেউ তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী হবে । অন্যদিকে ' এ ' গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে কলম্বিয়া ৭ পয়েন্ট নিয়ে ইতিমধ্যেই কোয়ার্টারে পৌঁছেছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমআর / শাসি / ১৩ . ০৫ ঘ . )
আপনাকে কেউ ম্যাডাম বলে না , বলে আপা - এর অর্থ বুঝেন আপা ? আপা ডাকটার সঙ্গে একটা প্রাণের সম্পর্ক আছে । আপন আপন মনে হয় ।
ভালো জিনিস , তয় অভ্র অভ্রই । আর ফায়সাল ভাই , অভিধান ফিচারটা অভ্রর নতুন ভার্সনে ( ৫ . ১ . ০ ) আছে ।
লিখেছেনঃ অসীম কুমার তারিখঃ ২৮ / ০৬ / ২০১১ · 6 টি মতামত
১০ টি মন্তব্য ১২৭ জন পড়েছেন ০ জন পছন্দ করেছেন বিভাগ : পরিবেশ , নগরায়ন ও জনপদ
অসামাজিক বলেছেন : ধ্বংস কোন সমাধান নয় এই কি দিন বদলের নমুনা ! ! ! ডিজি - টাল সরকারের
মেঘ রঙ মেয়ে বলেছেন : জটিল দুনিয়ায় সরল মানুষ আসছে স্বাগতম
লেখক বলেছেন : মুলা খাই না । ও জিনিস খাইলে গন্ধযুক্ত বাতাস বের হয়
পঞ্চাশ - ষাটের দশকে প্রেম নিয়ে গুজব বলতে ছিল অমুকের ছেলের সাথে তমুকের মেয়েকে পাটক্ষেতে দেখা গেছে , এর সাথে ওর লটরপটর , একদম এক্সট্রিম বলতে ছিল বাসা থেকে পালিয়ে বিয়ে বা বিধর্মী কাউকে বিয়ে । এখন যুগ পাল্টেছে । বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড শব্দটা এখন দৈনন্দিন জীবনের অংশ । সেই সাথে রিকশায় হুড তুলে ঘুরা , রুম ডেটিং , ঘন ঘন . . .
আর নির্বাচনের সময় কি হয় তা আর নতুন করে কি বলব । মিছিল / মিটিং / সমাবেস / পোস্টার / ভাড়াটে কর্মী । ইস্কুল / কলেজ / অফিস / আদালত কাজ বাদ দিয়ে রাজনিতি নিয়ে সরব আলোচনা । আর রাজনিতি সব খানে এমন ভাবে ঢুকে গেছে কোন অপরাধ করলেও রাজনৈতিক ধুয়া তুলে পার পেয়ে যায় ( অস্ত্র সহ ধরা পড়া ১১ জন সর্বহাড়া এবং খুনের আসামি রাজনৈতিক বিবেচনায় মুক্ত ) । একবার ওএসডি হলে পরের সরকারের সময় প্রোমোশন । এমনকি সামরিক বাহিনিতেও এরকম হয় ।
কাজেই মার্কিন সামরিক আধিপত্য টিকিয়ে রাখতে হলে প্রযুক্তির উৎকর্ষ ব্যবহার করতে হবে ৻
হাসিনা তখন বলেন , " ধন্যবাদ । আপনার ও প্রেসিডেন্ট ক্লিনটনের মতামতকে আমি সব সময়ই দাম দেই । "
আমি তাদের আগাম বলে গেলাম পরবর্তী রিমান্ডে আমার প্রাণসংশয় রয়েছে । এক ধরনের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় তখন আমার মধ্যে কাজ করছিল । আইও ' র অবয়বে একজন হত্যাকারীকে আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছিলাম । আমার কিছু হলে বাড়ির লোকজনদের দেখার অনুরোধ করে দুই আইনজীবীর কাছ থেকে বিদায় নিয়ে পুনর্বার প্রিজন ভ্যানে উঠলাম । দু ' জনই বিষণ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন । ইন্সপেক্টর রেজা আগে থেকেই প্রস্তুত হয়ে অপেক্ষা করছিল তার শিকারকে যথাস্থানে পৌঁছে দেয়ার জন্যে ।
> > সিস্টেম রিস্টোর চালু করতে Start Menu > Programs > Accessories > System Tools > System Restore থেকে সিলেক্ট করুন । অথবা মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করে প্রোপার্টিজে যান । সেখান থেকে সিস্টেম প্রোটেকশনে ক্লিক করুন ।
দেশে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলাম তখন এক আড্ডায় বান্ধবীরা একটু অনুযোগ করলো আমার কাছে , এতো গল্প লিখি কিন্তু স্কুল , কলেজ , ভার্সিটি লাইফের কোন গল্প মানে বান্ধবীদের নিয়ে গল্প কেনো লিখিনি এখনো । কি দুর্দান্ত দিন ছিলো আমাদের । সবসময় পড়াশোনায় ভালো কিন্তু দুষ্টমীতে ওস্তাদ হিসেবে আমাদের বান্ধবীগ্রুপের নাম ছিল সব ইন্সটিটিউটে । আমিও ভাবলাম তাইতো কেনো লেখা হয়নি সেগুলো এখনো ?
লেখক বলেছেন : মেইল করে মোবাইল নম্বর জানিয়ে দিন . . . । রাইটার আমার আছে - দুইখানা । একখানা ডেস্কটপের সাথে , আরেকখানা ল্যাপির সাথে . . .
মিলাকে যে বিশ্ব জয় করতেই হবে বন্ধু সুধাংশু
বর্তমানে এই সাইবার টেকনোলজির যুগে এখন বাড়িতে বাড়িতে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট , আর একটা কম্পিউটার আর তাতে ইন্টারনেট সংযোগ থাকা মানেই গোটা পৃথিবী এখন আমাদের বসবার ঘরে অথবা আমাদের হাতের মুঠয় । ইন্টারনেট তে তথ্য নেই এমন বিষয় একরকম নেই বললেই চলে কিন্তু ব্যাপার টা হল যে , এই ইন্টারনেট কে কাজে লাগাতে গেলে সঠিক ওয়েবসাইট গুলো জানা দরকার । যদিও গুগল এর মত সার্চ ইঞ্জিনের যুগে এখন কোন বিষয়ের উপর ভাল মানের ওয়েবসাইট খুজে পাওয়াটা এমন কিছু শক্ত বিষয় না হলেও , বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভাল ওয়েবসাইটের একটা সংগ্রহ হাতের কাছে রাখা ভাল । আর তাই আমার ব্লগ তে ইন্টারনেট এর জন্য একটা আলাদা বিভাগ ।
ছোট বেলায় এমনি একটা মাকড়সা মেরে ছিলাম , এক মিনিট এরোসল স্প্রে করে | কারণ মাকড়সাটা আমার টেবিলের এক কোনায় বইয়ের পাশে ডিম নিয়ে বসে ছিল | বইয়ের দিকে হাত বাড়াতেই বের হয়ে এসেছিলো ' মা ' টা | মরে যাওয়ার পর ওটা পাগুলো কুকড়ে পরে ছিল , তবুও ডিম ছেড়ে পালায়নি | পরে মা অনেক বকেছিলেন | এই দিনটার কথা ডায়রিতে লিখে রেখে ছিলাম . . . . এই গল্পটা দেখে অনেকদিন পর আমি ওই ডায়রি খুঁজে বের করলাম |
আমি একজন স্বপ্নবাদী । স্বপ্নের কথা বলি । আমার স্বপ্ন , চারপাশের মানুষের স্বপ্ন . . . . . . . কখনো কখনো অনেকের স্বপ্ন নিজের বলে মনে হয় । আমি সবার স্বপ্নের কথাই বলার চেষ্টা করি ।
চিকিত্সা - ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকারস : ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকারস ওষুধ দিলে হূদযন্ত্র ও রক্তনালীর কোষে ক্যালসিয়ামের চলাচল ধীর করে দেয় , ক্যালসিয়াম যেহেতু হূদসংকোচন জোরালো করে তাই এসব ওষুধ দিলে হূদযন্ত্রের সংকোচন আলগা করে , শিথিল করে রক্তনালী ।
আর বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে CA আর ACCA একটা পার্থক্য জানেন ? - CA রা এক্সটার্নাল অডিট করতে পারে কিন্তু ACCA , Cost Accountant রা তা করতে পারে না ।
আজকাল অনেক রোগী পাই যারা চির তরুণ থাকতে চান । ধরে রাখতে চান বয়সের গতি । কিন্তু সৃষ্টির অমোঘ বিধান লংঘন করার কোন সুযোগ নেই । বিজ্ঞানও এখানে অসহায় । তবে বয়সের গতি থামিয়ে দিতে না পারলেও আধুনিক চিকিত্সা বিজ্ঞান মানুষের জীবনকে কর্মঠ ও অ্যাকটিভ রাখার নানা প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে । অনেক ক্ষেত্রে সফলও হচ্ছে । তাই কিভাবে শরীরকে সুস্থ , সবল ও অ্যাকটিভ রাখবেন তাই নিয়ে আজকের লেখা সুস্থ সবল এ্যাকটিভ জীবনের জন্য ।
২ · কাতারঃ মাথাপিছুঃ ১২১ , ৭০০ মার্কিন ডলার ( ২০০৯ সালে রেকর্ডকৃত ) রাজধানীঃ দোহা । অবস্থানঃ মধ্যপ্রাচ্য । স্বাধীনতা লাভঃ ১৯৭১ , ব্রিটেন থেকে । ভাষাঃ আরবি জনসংখ্যাঃ ৮ , ৪০ , ৯২৬ ( বর্তমান জন্মহার হিসেবে জুলাই , ২০১০ - এ হবে ) আয়ের উৎসঃ এক সময় কাতার ইসলামি গরিব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল । ১৯৪০ সালে তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কারের পর থেকে উন্নতি করতে থাকে । ২০০৯ সালে কাতারকে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে গণ্য করা হয় । এ দেশে কোনো আয়কর উত্তোলন করা হয় না । এমনকি বিশ্বের সবচেয়ে কম কর আদায়কারী দেশ । ৩ · লুক্সেমবার্গঃ মাথাপিছুঃ ৭৮ , ০০০ মার্কিন ডলার । ( ২০০৯ সালে রেকর্ডকৃত ) । রাজধানীঃ লুঙ্মেবাগ জনসংখ্যাঃ ৪ , ৯৭ , ৫৩৮ ( বর্তমান জন্মহার হিসেবে জুলাই , ২০১০ - এ হবে ) অবস্থানঃ পশ্চিম ইউরোপ আয়তনঃ ২ , ৫৮৬ বর্গকিলোমিটার । ( বিশ্বে ১৭৮তম ) ভাষাঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ফরাসি ভাষায় পাঠদান করা হয় । হাইস্কুলে পৌঁছার আগে শিখে নেয় জার্মান ভাষা । আর হাই স্কুলে পড়ালে যার প্রধান ভাষা ইংরেজি । তা ছাড়াও তাদের নিজস্ব ভাষা আছে Letzebuergesch . তবে স্থানীয় পত্রিকাগুলো সব ভাষায় তাদের প্রতিবেদন করে থাকে । স্বাধীনতাঃ ৯ জুন , ১৮১৫ । আয়ের উৎসঃ এই ছোট্ট রাষ্ট্রটিতে যেন ঠাসাঠাসি করে ২৫০টির বেশি ব্যাংক আছে । এখানকার ব্যাংকিং ব্যবস্থা ইউরোপীয় দেশগুলের মধ্যে সেরা । এমনকি বিশ্বের মধ্যে সেরা । এ দেশের জনগণ খুব বেশি স্মার্ট ।
জেলা রাজবাড়ি , হাবাসপুর উপজেলার একটি ছোট্ট গ্রামের নাম চর রামনগর । এখানেই বাস করেন বাউল সাধু মোহাম্মদ ফকির । প্রতিবছরের মতো মনের টানে , প্রাণের টানে ডাক দেন সমমনা সাধুদের দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে । তার সেই উদাত্ত আহবানে সাড়া দিয়ে সমমনা এবং একই ধর্মমতের অনুসারীরা এসে জড়ো হন ৪ঠা এপ্রিল ও ৫ই এপ্রিলের " সাধু সঙ্গ " নামক উৎসবে । মেতে ওঠেন আধ্যাত্মিক মিলনমেলার এক আকাঙ্খিত ক্ষণে । পবিত্র কোরানে আছে , " লাকুম দ্বীনুকুম ওয়ালিয়া দ্বীন " ( সূরা কাফিরুন ) অর্থ - " যার যার দ্বীন বা জীবন বিধান তার তার কাছে " । আরো বলা আছে , " আল্লাহর তরফ থেকে এটা উপদেশ , যার যেমন ইচ্ছা , সে তার সৃষ্টিকর্তার পথ অনুসরন করুক । " ( সুরা মুযাম্মিল ৭৩ , আয়াত ১৯ ) । অথচ কথিত ইসলামের রক্ষাকারীরা সহ্য করতে পারেনাই নিরীহ ও প্রকারন্তরে ইসলামেরই আরেকটা শাখার অনুসারীদের , সূফি সাধক বাউলদের ! তারা অনুষ্ঠানের মাঝেই ঢুকে পড়ে । ধরে নিয়ে যায় ২৭ জন আমন্ত্রিত বাউল সহ মোহাম্মদ ফকির কে স্থানীয় মসজিদে । জোর করে তাদের পড়ান " তওবা " এবং কেটে দেন চুল , দাঁড়ি ও গোঁফ ! চরম অপমান ও ঘৃণার মাঝদিয়ে বন্ধ হয়ে যায় বাউলদের ধর্মীয় আচারভিত্তিক অনুষ্ঠান " সাধুসঙ্গ " । দেশব্যাপী প্রতিবাদ - বিক্ষোভের মুখে পুলিশ প্রশাসন গত ৯ এপ্রিল ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ করে । ঘটনার ১১ দিন পর রিয়াজুল হক মৃধা ওরফে মুফতী রিয়াজ নামে এক আসামি ধরা পড়লেও তদন্তকারী কর্মকর্তার দুর্বলতা ( ! ! ) ও ভুল ফরোয়ার্ডিংয়ের ( ! ! ! ) কারণে একদিন পরই আদালত থেকে সে জামিনে ছাড়া পায় । ঘটনার পর থেকেই স্থানীয় এমপির ছত্রছায়ায় ঘোরে ফেরে ১৩ আসামী । বাস করে এমপির ঠিক করে দেয়া স্থানে । গতকাল , ১৯শে এপ্রিল মামলার বাদী মোহম্মদ ফকিরের সাক্ষর নেয়া হয় জোর করে একটি সাদা কাগজে । উপস্থিত ছিলেন এমপি , তার লোকজন ও সেই ১৩ আসামী , যাদের পুলিশ " খুঁজে পাচ্ছেনা " ! পরে সংবাদপত্রে খবর পাঠানো হয় , মিটমাট হয়ে গেছে ! এখনো ঘরে ফিরতে পারেননি মোহম্মদ ফকির , লুকিয়ে চুরিয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁর ! অব্যাহত হুমকি করে তুলেছে তাঁর জীবন কে পর্যুদস্ত । সাধু মোহম্মদ ফকির এখন চান তাঁর শুরু করা অনুষ্ঠানটি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার মাঝ দিয়ে শেষ করতে । ফিরে চান তাঁর হারানো গৌরব তাঁর গ্রামের মাঝে । তাই আবারো আয়োজন করা হয়েছে " সাধুসঙ্গ " , আগামী ২৮শে এপ্রিল , বৃহস্পতিবার এবং ২৯শে এপ্রিল শুক্রবার । কিভাবে যাবেন ? লালন ভক্ত ধাম , চর রামনগর , হাবাসপুর , পাংশা , রাজবাড়ী । আরিচা ঘাট ঢাকা থেকে দুই ঘন্টার রাস্তা , ঘাটে ফেরী পার হতে হবে । ওখান থেকে অনুষ্ঠান স্থল ১ ঘন্টার রাস্তা । পাংশা থেকে আশ্রম পর্যন্ত " লালন ভক্ত ধাম " নামে চিন্হিত করা সাইন লাগিয়ে রাখা হবে । আয়োজক রা চেষ্টা করছেন যতটুকু সম্ভব সাহায্য করার জন্য । কম্বল এবং বালিশ আনতে পারেন , যদি রাতে থাকতে চান । তাঁবু টাঙ্গানো হবে , সবার সুবিধার্থে । আমরা যাচ্ছি তাঁর পাশে থাকতে , তাঁর অধিকার কে রক্ষা করতে , যে অধিকার এই দেশের সব জনগনের আছে ! নিজের মত , নিজের ধর্ম , নিজের বিশ্বাষ কে নিজের মতো করে পালন করার । সে অধিকার যদি আমরা নাই দেই , তাহলে সুন্নি বাদে দেশের সব জনগন কে মেরে ফেলা হোক । ইন্ডিয়া মেরে ফেলুক ব্রাক্ষ্মণ বাদে সব জনগন . . . মুসলিমদের কে সহ , আমেরিকা মেরে ফেলুক ক্যাথলিক বাদে আর যা আছে . . . . . . . . . কিন্তু সেটা কি গ্রহনযোগ্য ? বাউলদের কখনো কারো ঘরে আগুন দিতে দেখেছেন ? দেখেছেন পাথর ছুড়ে মারতে ? দেখেছেন রগ কেটে দিতে ? দেখেছেন বোমা বুকে বেঁধে ঝাপিয়ে পড়ে লাখ লাখ মানুষ খুন করতে ? কি করাচ্ছে আমাদের এগুলো ? ধর্মের নামে অন্ধত্ব নয় কি ? ভীত মানুষ কে সহজেই প্রভাবিত ও ম্যানিপুলেট করা যায় , আমরা কাউকে ভীত দেখতে চাই না । হাতে হাত রেখে বাউলদের পাশে দাঁড়াতে চাই , বলতে চাই , না , তোমরা একা না । কি , আপনি যাবেন না ? ফেসবুকে ইভেন্ট এর লিংক । Click this link
লেখক বলেছেন : হা হা হা - - এর পরে এদিকে আসলে অবশ্যই খবর দেবেন । আশা করি বুঝতে পারবো দূর্ভাষী কি জিনিস । ভাইয়া ভালো থাকুন আমার এখানে আসার আমন্ত্রন রইল ।
এলাকাবাসী আরও জানান , দীর্ঘদিন ধরে সুলতানগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি পদে বহাল থেকে তিনি এলাকায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছেন । গড়ে তুলেছেন অপরাধজগতের সিন্ডিকেট । তার সিন্ডিকেট সদস্যদের তাতে কর্মজীবী মহিলারা নিগৃহীত হচ্ছেন , ইজ্জত হারাচ্ছেন । এ জন্য সন্ধ্যা হলেই কর্মজীবী মহিলাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে । তারা নিরাপদ আশ্রয় খুঁজতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন । এ ব্যাপারে কামরাঙ্গীরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম শিকদারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন , সুলতানগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি সোলায়মান মাতবরের বিরুদ্ধে নতুন কোনো মামলা নেই । সোলায়মান মাতবরের বাহিনীর সদস্যদের সম্পর্কে জানতে চাইলে ওসি বলেন , মামলার সব নথিপত্র র্যাব নিয়ে গেছে । তিনি সোলায়মান মাতবরের অপকর্মের সঙ্গে তার জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেন ।
খোদ দেশের প্রধান বিচারপতি বিচার বিভাগ সম্পর্কে কি মনে করেন তা থেকেই হয়ত পুরো বিষয়টি সাফ হয়ে যাবে । গত ১২ নভেম্বর ২০১০ সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত বিচার বিভাগীয় সম্মেলনের শেষ দিন মাননীয় প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক বলেন , বিচার বিভাগ এখন জনগণের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে । দেশের মানুষ বিচারকদের কর্মকাণ্ড ও সততা নিয়ে সন্তুষ্ট নয় । ১৬ কোটি মানুষ বিচারকদের নিয়োগ দিলেও তারা বিচারকদের কর্মকাণ্ডে অখুশি । নাজিরদের সঙ্গে অনেক জেলা জজ যে টাকা লেনদেন করেন তা তিনি বন্ধ করার আহব্বান জানান । সারা দেশ থেকে যোগদান করা ১৫৪ জন জেলা ও দায়রা জজের উপস্থিতিতে আরো কিছু মৌলিক বিষয়ের উপর তিনি আলোকপাত করেন যেমনঃ জামিন কোন মৌলিক অধিকার নয় তবে কাউকে অন্যায়ভাবে আটক রেখে স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করার সুযোগ নেই । - সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে আপনারা এসেছেন । কারুকার্য খচিত চেয়ারে আপনারা বসেন । আপনি আপনার সৃষ্টিকর্তার প্রতিভূ । যখন বিচারকাজ পরিচালনা করবেন আপনার সামনে থাকবে বিবেক । এটা থেকে কেউ পালাতে পারবেন না । মনে রাখবেন , মহান আল্লাহর দৃষ্টিশক্তির বাইরে কারো যাওয়ার সুযোগ নেই । তিনি বিচারাঙ্গনের অনেকগুলো সমস্যাকে চিহ্নিত করে বিচারকদের কিছু দিক নির্দেশনা দেন । তন্মধ্যে মামলাজট দূর , সময়মত এজলাসে আসা , মামলার রেকর্ড আসতে বিলম্ব ও তদবির , বিচারকদের পোষাক সহ আরো কিছু বিষয়ে বেশ খোলামেলা কথা বলেন । এছাড়াও বিচারকদের সমস্যাগুলো তিনি মনোযোগ দিয়ে শুনেন এবং যথাযথ প্রতিকারের আশ্বাস দেন ।
হাচিকোর জন্য ভালবাসা প্রভুর প্রতি পোষা প্রাণীর একাগ্র ভালবাসা আমাদের মুগ্ধ করে । টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক উএনো এইজাবুরোকে তার কুকুরটি স্টেশনে পৌঁছে দেয় এবং ফেরার অপেক্ষায় থাকে বিকাল পর্যন্ত । প্রভু বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস ' হয়ে মারা যান । কিন্তু কুকুর হাচিকোর অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় না । ১০ বছর অপেক্ষার পর হাচিকোও মারা যায় । বৈশাখী ফ্যাশন সংখ্যার প্রতিবেদন ভালো লেগেছে । হাচিকো তোমার জন্য ভালবাসা । সিলকী আহ্মেদ শানিত্মনগর , ঢাকা
ভক্তদের চাপ , সাংবাদিকদের চাপ সবকিছু আপনার কেমন লাগে ? সত্যি বলতে কি আমি মনে করি , আমার পাঠকরা তাই পড়তে চায় যা আমি আমার বইয়ে লিখতে পছন্দ করি । তাই আমার কাছে ভক্তদের চাওয়া বা তাদের আবেদন কখনোই বিরক্তকর লাগে না ।
বন্ধুটিকে বললাম , তার বাম সমর্থক সহকর্মীটিকে জানাতে যে বিচারের বর্তমান প্রক্রিয়ার ব্যাপারে তাদের আপত্তি থাকলে তাদের তো উচিত বিকল্প পদ্ধতির সুপারিশ করা বা নিদেন পক্ষে দলীয়ভাবে তাদের মতো করে উদ্যোগটি এগিয়ে নিয়ে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করা ।
লিনাক্স বেসড ওপেন সোর্স অপারেটিং সিসটেমগুলোর জনপ্রিয়তা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে । বহুল ব্যবহৃত বাণিজ্যিক অপারেটিং সিসটেমগুলো বর্জন করে অনেকেই ফ্রী এবং ওপেন সোর্স লিনাক্সের দিকে ঝুঁকে পড়ছেন । এই পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে বাংলাদেশেও । পাইরেটেড উইন্ডোজ আরও জানুন …
কিন্তু সে কি যথাযথভাবে তার দায়িত্ব পালন করতে পারবে ? নাকি সে মানুষ নামের প্রজাতির ভালবাসায় সিক্ত হয়ে মিশন ব্যার্থ করবে । কিন্তু মিশন ব্যার্থ করলে তাদের দলপতি নুহা তাকে যে মেরে ফেলবে । তবু তার নিজের জীবনের বিনিময়ে এই মনুষ্য জাতিকে কি বাচাঁনো উচিত নয় । এই ভাবতে ভাবতে কখন যে লিব্রা বাড়ীর গেটের কাছে চলে এসেছে টের পায়নি । গেট খুলে বাসায় ঢুকতেই তার অন্যরকম একটা অনুভূতি হল । . . . . .
অন্যদিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান বিএনপি করে বিএনপি বলছে , আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে না হলে তারা তাতে অংশ নেবে না । আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে নিজেদের অধীনে নির্বাচন দিয়ে পরের মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা নিশ্চিত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেছে বিএনপি ।
কথাগুলো মাথায় এলো ফাহাদ জ্যাকসন - এর পাঠানো স - ভূমিকা স্ক্রিনশটটি দেখে ।
১ , গৃহযুদ্ধের আশংকা বাংলাদেশে নেই । ২ , যারা গৃহযুদ্ধের আশংকা করছেন তারা দেশের স্থিতিশীলতা চান না । কারন , প্রতিটি দেশেই ভিন্ন মতের লোক আছে , কেঊ গে বিবাই সমথ্ন করে কেউ করে না । ৩ , প্রগতিশীল জনগণ বলতে কি বুঝাই তা বোধ্যগম নয় । আর মৌলবাদী শব্দটিরই মানে বা কি তাও অস্পষ্ট । তবে এদের সাধারন প্রচলিত মানে আছে । ৪ , কিছু মুসলিমের সন্ত্রাসী কাজ সকল মুসলিম জনগোষ্টির উপর চাপিয়ে দিয়ার মাঝেই যারা সুখ পান তারাই আজকের প্রগতিশীল জনগণ । ৫ , যেমন আমেরিকান প্রগতিশীল জনগণের মৌলবাদী ইরাকে আক্রমন । শত শত নারী শিশু হত্যার মাঝেও এরা প্রগতিশীলতার গন্ধ পান । কাজেই দেশে অস্থিতিশীলতা তেরী করে প্রগতিশীল নামক সুশীলেরা ফায়দা লুটতে চাইছে । সে জন্য সাধারন জনগনকেই অপ্রত্যাশিত সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে সামাজিক সচেতনতা তেরী করতে হবে , কারন এই জাতীয় সন্ত্রাসী ধমীয় মুল্যবোধের সাথে মিল খায় না ।
লেখক বলেছেন : এইটাই এদেশের আসল অপরাধী , এরে রিমান্ডে পাঠাইলে অনেক কিছুরই উত্তর বাইর হইয়া যাইব ।
নেয়ামুল হক বলেছেন : নিষ্ঠুর বাস্তবতা বিশাল এই ব্যায় ( বিলাসীতাই ) আমাদের বিয়ে বিমুখ করে রেখেছে । স্টেটাসের গুষ্ঠি কিলাই বিয়ের নেই প্রয়োজন জায়গা জমি বিক্রি করে কেন এত আয়োজন ? আপনার লেখা নিয়ে কি বলব লালু ভাই অতুলনীয় ।
রাজস্ব আয়ের খাতগুলি হচ্ছে - ১ । প্রকৃতিক সম্পদ ২ । জনগনের কর প্রধান দুটি খাতে যা আয় হয় , বেতন ও সেবা খাতে এর চেয়ে বেশি ব্যায় হয় । তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে বাড়তি টাকা সরকার কোথায় পায় ? এবং মন্ত্রী আমলারা এতো বিত্ববান কেনো ? প্রশ্নটি মূর্খের মত হলেও জানতে ইচ্ছে করছে । আমার মতে সরকারের প্রধান আয় হচ্ছে - ১ । বিদেশি অনুদান ২ । রেমিটেন্স ৩ । বহুজাতিক কোম্পানিতে দেয়া বিভিন্ন সুযোগ ।
ভালোবাসি তোমাকে অনেক বেশি । তাই বলে আত্নসম্ভ্রমবোধ বিসর্জন দিয়ে নয় ।
চাঁদপুরে ভুয়া সনদপত্র দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি পাওয়া পুলিশের এক কন্স্টেবলকে আটক করা হয়েছে । বৃহস্পতিবার বিকেলে নোয়াখালী পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার থেকে নূরুল ইসলাম ( ২০ ) নামে ওই যুবককে আটক করে চাঁদপুর সদর মডেল থানা . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
' চ্যালেঞ্জ ' শব্দটি বহির্দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিত্বশীল শক্তির কথাই স্পষ্ট করে দেয় , যারা উম্মাহকে তার জীবন - ধর্মের প্রভূত ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রন করে । নি : সন্দেহে অনেক আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জই রয়েছে উদ্ধৃত , উন্মুক্ত অবাধ বিচরণ করছে বহু অবস্থান । এসব চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি রয়েছে আভ্যন্তরিণ অন্যান্য চ্যালেঞ্জ । এদিকে মনোযোগ দেয়াই গুরুত্বপূর্ণ । যেহেতু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আন্তর্জাতিক চ্যালেহ্জকে ডেকে আনতে , কিংবা মেনে নেয়ার উদ্দেশ্যে নিজেদের প্রস্তুত করার কাজ নিতান্তই বদ্ধপরিকর থাকে স্থানীয় চ্যালেহ্জগুলো । read more »
আমানুর রহমান রণি , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ঢাকা ওয়াসার উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ( রিসার্চ প্লানিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট ) ড . লিয়াকত আলী চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও অফিস করছেন । তার মেয়াদ বৃদ্ধি করা নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও ঢাকা ওয়াসা বোর্ডের মধ্যে মতানৈক্য দেখা দিয়েছে । ওয়াসা বোর্ডের একটি বিশেষ চিঠির আদেশে বর্তমানে তিনি অফিস করছেন । গত ১ জুলাই শীর্ষ নিউজ ডটকমে ' ওয়াসায় এক ডিএমডি ' র প্রবিধান বহির্ভূত মেয়াদ বৃদ্ধি ' শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় । প্রতিবেদন প্রকাশের পর ওয়াসা কর্তৃপক্ষ নড়েচড়ে বসেন । এরপর ডিএমডিকে ওয়াসায় রাখার জন্য মন্ত্রণালয়ে বিশেষ তদবিরও চালানো হয় । ঢাকা ওয়াসার সঙ্গে লিয়াকত আলীর ৩ বছরের চুক্তির মেয়াদ গত ৭ জুলাই শেষ হয়েছে । কিন্তু গত ক ' দিন যাবৎ তিনি নিয়মিত অফিস করায় ওয়াসার কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে নানা গুঞ্জন চলছে । গত ২২ মে ঢাকা ওয়াসার ১৮০তম বোর্ড সভায় উপ - ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড . লিয়াকত আলীর চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয় । সেই মোতাবেক গত ১৩ জুন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে তার চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর সুপারিশ পাঠানো হয় । সর্বশেষ খবরে জানা গেছে , ওয়াসার নিয়ম বহির্ভূত হওয়ায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় তার চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি করেনি । এ সুযোগে গত ৩০ জুন অনুষ্ঠিত ঢাকা ওয়াসার ১৮২তম বোর্ড সভায় উপ - ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত ড . লিয়াকত আলীকে কাজ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ওয়াসা বোর্ড । গত ৬ জুলাই ড . লিয়াকত আলীকে কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য পত্র দেয় ওয়াসা ( যার স্মারক নম্বর - ৪৬০ ) । স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে না জানিয়ে কাজ চালিয়ে যাওয়ার বোর্ডের সিদ্ধান্তের চিঠিটি শুধুমাত্র ড . লিয়াকত আলীকে দেয়া হয়েছে । উল্লেখ্য , ড . লিয়াকত আলীকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ৬০ হাজার টাকা বেতনে নিয়োগ দেয়া হয় । বর্তমানে তিনি ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা বেতন পাচ্ছেন । এখন কাজ চালিয়ে গেলে তাকে কোন খাত থেকে বেতন দেয়া হবে তা নিয়ে কর্মকর্তা - কর্মচারীদের মধ্যে আলোচনা চলছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এআরআর / জেডআর / এআইকে / ২১ . ১৪ঘ . )
লেখক বলেছেন : হে হে . . . এ আর এমন কি ? বিষয়গুলো সবারই জানা , তাও কম্পাইল করে দিলাম সুবিধার জন্য ।
এরপরে যেই সুবিধাটি যোগ করা হয়েছে তা হলো ট্যাব রিকভারি । আমরা ভুল করে ফায়ারফক্স / অপেরা / সাফারি বন্ধ করে ফেললে পরে যদি আবার সেগুলি চালু করে , তাহলে আমরা যেই ওয়েব পেজগুলি খুলে রেখেছিলাম তা আবার উদ্ধার হয়ে যায় । এবার এই সুবিধাটিই নকল করে লাগানো হয়েছে ইন্টারনেট এক্সপ্লোডার ৮ - এ । ইন্টারনেট এক্সপ্লোডারের ট্যাব ব্যবহারের অভিজ্ঞতা অনেকেরই তিক্ত , তাই আমি এই নমুনা নিয়ে কথা বলে অভিজ্ঞতা আরও তিক্ত করতে চাইছি না ।
আমি তখন পশ্চিম আফ্রিকার গিগলু শহরের উপকণ্ঠে । আকাশে ছেঁড়া ছেঁড়া সাদা মেঘ । মেঘের সাদা রঙগুলো হূদয়ের একতাল ফেনার সাথে মিশে আমাকে আনমনা করেই চলছিল । পাশে কয়েকটা পরিত্যক্ত বাড়ি । নিবিড় আফ্রিকার অসীম সাহসী ঘাসগুলো যুদ্ধ পরিত্যক্ত সেই বাড়িগুলোকে প্রায় গিলে খেয়েছে । সামনের নীরব নির্জন পথটি মিলেছে লে জোঁ নদীর কিনার পর্যন্ত । পথের পাশে উঁচু এক আম গাছ । তার নিচে অগোছালো এক বাসা । সেখানে উদাসী হাওয়ার অনন্ত খেলা । হাওয়ায় শরীর এলিয়ে দুই তরুণী একজন আরেকজনের মাথায় বেণী বাঁধছে । একটা কুকুর তাদের পাশে অলস ভঙ্গিমায় বসে আছে । যেন নিষ্ঠুর সময়ের কাছে সেও বিনীত ভঙ্গিমায় ক্ষমা চাইছে । আর আমি ? আমার ছোট্ট জীবনটাকে আদ্যোপান্ত চোখ বুলিয়ে দেখছিলাম । বিমূঢ় মুগ্ধতায় খুঁজে ফিরছিলাম আমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোকে । শ্রেষ্ঠ অর্জন - শ্রেষ্ঠ কিছু । আমাকে অবাক করে যা কিছু দৃশ্যকল্প হয়ে ভেসে এল , সেগুলো এরকম :
ঢাকা , ৭ জুলাই : গতকালের মতো আজকেও ঢাকার শেয়ারবাজারে চাঙাভাব অব্যাহত রয়েছে । বৃহস্পতিবার এক ঘণ্টায় লেনদেন হয় প্রায় চারশ কোটি টাকা । প্রয়োজনীয় সংখ্যক ব্রোকারেস হাউস লেনদেনে অংশ নেয়ায় বিএনপিসহ চার দলের ডাকা হরতালের দ্বিতীয় দিনেও সচল রয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ( ডিএসই ) ।
লেখক বলেছেন : আপনার পর্যবেক্ষণ যথার্থ । এই ষড়যন্ত্র অনেকদিন ধরেই চলে আসছে । সাধারণ ব্লগারদের কারণে কুচক্রীরা সুবিধা করে উঠতে পারছে না । পুরনো এই প্রাসঙ্গিক লেখাটি দেখতে পারেন ।
বিভাগঃ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির খবর · ট্যাগঃ অ্যাপল , আইপড
অপুর গ্রামের বাড়িতে সবচেয়ে ভালো লাগে ওদের বাড়ির পাশের পাটগাছের বাগানটাকে । ছোটবেলায় ও যখন গ্রামে আসতো , দিনের বেশিরভাগ সময় পাট বাগানে থাকতো , আর বাগানের ফাঁকে ফাঁকে থাকা বেত গাছের ছোট্ট সবুজ দানার মতো ফল লবণ - মরিচ দিয়ে খুব মজা করে খেতো । বাড়ির পিছন দিকের ধান ক্ষেতগুলো যখন নদীর জোয়ারের পানিতে ডুবে যেতো , তখন ওর সমবয়সী ছেলেদের সাথে যেতো বরশি দিয়ে মাছ ধরতে , অপুর বরশিতে বেশির ভাগ সময়ই ধরা পরতো কাঁকড়া , ছোট ছোট কাঁকড়া ।
ছবি দিয়ে আর কি হবে , এসেই moderator এর ডায়ালগ খাইলাম ।
হয়ে যাচ্ছে । এর সমাধান কি ? কেউ কেউ আমাকে প্রসেসরের উপরে নতুন পেস্ট লাগাতে বলেছে । আবার ইন্টারনেটে দেখলাম প্রসেসরটা ভাল করে লাগালে এর সমাধান হতে পারে । পিসির এ সমস্যা আমি কি ভাবে দূর করতে পারি ? দ্বিতীয় সমাধান চেষ্টা করে দেখেছি । লাভ হয়নি । আর প্রসেসরের পেস্ট মার্কেটে পাইনি । দয়া করে সমাধান জানালে উপকৃত হব ।
খেয়াল রাখতে হবে যে , মানুষের যে সমস্ত সৃস্টির উৎস সরাসরি প্রকৃতি জগৎ , সকল মানুষের সেই সৃস্টির প্রতি সমান অংশিদারিত্ব থাকবে । আর যে সমস্ত সৃস্টির সাথে প্রকৃতি জগতের সাথে সম্পর্ক থাকবে না , মানুষ তাঁর ভোগ নিজ পছন্দ অনুযায়ী করতে পারবে । কিন্তু মানুষকে মানুষ কখোনই সম্পদ হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে না । কেহ কারো সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হবেও না ।
আমার যখন বছর চার , তখন আমার বাবা জীবিকার তাগিদে প্রবাসে চলে যান । বড় আপু , আমি আর আমাদের সবার ছোটো আনু । মা সংসারের নানান ঝামেলায় সারাদিন ব্যস্ত । বড় আপু তখন ক্লাস টু ' তে পড়ে । কিন্তু স্কুলে যেতে যতো অনীহা । তখন আমিও আপুর সাথে বই খাতাবিহীন স্কুলে যেতাম । আমি তখনো স্কুলে ভর্তি হইনি । দেখতাম আপু স্কুলের কাছাকাছি আসলেই কেমন জানি ভয়ে গুটিয়ে যেতো । এটা ক্যানো করতো আমি বুঝতাম না ।
মানবতাবাদী নাস্তিক বলেছেন : সত্যের সন্ধান বই টা যদি আমি ব্লগে পোস্ট করি তাহলে কি তোমার কোনও সমস্যা আছে ? ? ? ? ? ? ?
সহস্রাধিকারী প্রথম পোষ্টার হিসাবে পাঁড় ফোরামিক আহসানউল্লাহ টুটুল কে শুভেচ্ছা ।
লিবিয়া সংকট অবসানের ব্যাপারে প্যারিসে অনুষ্ঠিত সভা শেষে এদেশের উপর বিমান হামলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে ।
চ . আফিমের ঘোরে যখন ইভানের শারীরিক যন্ত্রণা কিছু সময়ের জন্য থমকে দাঁড়ায় তখন ইভান স্বপ্ন দেখে , তাকে একটি গভীর কালো বস্তার ভেতর ঠেলে ঢুকানো হচ্ছে । সে ঐ অন্ধকারে পতিত হবার কামনা যেমন করে তেমন ভয়ও করে । যেন সে সাহায্য ও সহযোগিতা দুটোই করে । ঘুম ভেঙ্গে গেলে সে কাঁদতে কাঁদতে ঈশ্বরকে বলেন , " Why hast Thou done all this ? Why has Thou brought me here ? Why , why dost Thou torment me so terribly ? " তারপর সে নীরব হয়ে যায় , তার ভেতর থেকে কে যেন বলে ওঠে , " What is it you want ? " ইভান উত্তর দেয় , সে ভালোভাবে এবং শান্তিতে বাস করতে চায় , যেমনটি সে সারা জীবন করে আসছে । অতঃপর সে তার অতীত জীবনের প্রতি দৃষ্টি নিক্ষেপ করে । অনুভব করে , যতবেশি সে তার বাল্যকাল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে ততবেশি হতাশ হয়ে পড়েছে আর মূল্যহীন হয়ে উঠেছে তার জীবন ।
ভাগীরথীর পশ্চিম পাড়ে ডাহাপাড়ায় অতীতের আর কিছু নেই । তবে এখন জগদ্বন্ধু আশ্রমটি ডাহাপাড়ার অতীত গৌরব রক্ষা করছে ।
নিউইয়র্ক : আগামী ২ থেকে ৫ জুলাই লং উইকএন্ড - এ নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটেসের ৭৭ স্ট্রীট এবং ৩৭ এভিনিউর পিএস ৬৯ মিলনায়তনে চারদিনব্যাপী বইমেলা ও বাংলা উৎসব অনুষ্ঠিত হবে । মুক্তধারা ফাউন্ডেশন আয়োজিত বইমেলার ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে যোগদিচ্ছেন সৈয়দ শামসুল হক , আবুল মোমেন , সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় , সমরেশ মজুমদার , শামসুজ্জামান খান , রশীদ হায়দার , কামাল চৌধুরী , ফরিদুর রেজা সাগর , তারিক সুজাত । বিশেষ অতিথি হিসেবে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ বিষয়ক উপদেষ্টা ড . গওহর রিজভী । সম । নিত অতিথি হিসেবে যোগ দেবেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব হেদায়েত উল আল মামুন । বিশ্বভারতী থেকে আসছেন ড . সুমনা দাস ।
বর্ণনার মধ্যে থাকবে কি সম্পর্কে রিপোর্ট , কি সমস্যা বা কি সংবাদ , মতামত ইত্যাদি ।
ভর্তি হওয়ার পর একডালা সাজানো স্বপ্ন নিয়ে পা রেখেছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে । আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হলেও প্রথমে বরাদ্দকৃ্ত হলের গণরুমে উঠতে হয় আমাকে । যাই হোক আমার মতো সাধারন ছাত্রের জন্য এটাই অনেক পাওয়া । মাথায় শুধু ক্লাস - পরীক্ষা , স্যারদের উপদেশ আর সামনে অবারিত স্বপ্ন । কিন্তু সে স্বপ্নের উপর ধূলার আস্তরন পড়তে থাকে ধীরে ধীরে । হলের ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের বড় ভাইদের টানাটানি শুরু হয় গণরুমের সাধারন ছাত্রদের নিয়ে । সময়ে - অসময়ে এমনকি রাত তিন - চারটা পর্যন্ত তাদের বয়ান ! শুনতে হতো আমাদের । ম্যানার শেখানোর নামে গেষ্টরুমে ডেকে কথ্য - অকথ্য ভাষায় একধরণের মানষিক নির্যাতন করা হতো । আমি শুধু ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকতাম গেষ্টরুমে ঝোলানো বঙ্গবন্ধুর ছবিখানার দিকে আর ভাবতাম - হায় ! এই কি ছিল তোমার আদর্শ । নিজ হলের শক্তি প্রদর্শনের জন্য প্রতিদিন বিকেলে ( মাঝে মাঝে রাতেও ) ক্যাম্পাসের বিভিন্ন রাজনৈতিক পয়েন্টে বাধ্যতামূলক শোডাউনে যেতে হতো আমাদের । ক্যাম্পাসের কিছু বুঝে উঠার আগেই হঠাৎ একরাতে আমাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় রড , চাপাতি । ইট - পাটকেল হাতে অনেককে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ছাদে । অজানা শঙ্কা আর ভয়ে ফ্যাকাশে আমরা সবাই | সারারাত চলতে থাকে মহড়া । সারাদিন ক্লাসের পর বিনিদ্র রজনী কাটে আমদের । পরদিন ( ৫ জুলাই , ২০১০ইং ) সকালে হলের সামনে জনসম্মুখে শুরু হয় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের হায়েনার তাণ্ডব । হলের প্রধান গেট বন্ধ করে দেওয়া হয় । ভিতরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ি আমরা । চারদিকে ধাতব শব্দ । দিশেহারা হয়ে পড়ি আমরা সাধারণ ছাত্ররা । বারবার চোখে ভাসছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবু বকর সিদ্দীকের ছবিখানা । সেও কি এই পরিস্থিতির শিকার হয়েছিল ? আমার অবস্থাওতো একই রকম হতে পারে । ভয়ে বুকটা কেপেঁ উঠলো আমার । এমন সময় হলের গেট ভেঙ্গে ঢুকে সাধারন ছাত্রসহ সবাইকে বেদম পেটাতে থাকে ছাত্রলীগের অপর গ্রুপের নেতা - কর্মীরা । একেবারে প্রশাসনের চোখের সামনে | এরপর আর কিছু বলার ভাষা নেই আমার । হায়েনার বর্বরতাও হার মানে এখানে । আহত হয় অর্ধশতাধিক । সিড়িঁর ধাপে ধাপে রক্তের আর্তনাদ | গুলি করে ছাঁদ থেকে ফেলে দিয়েও পেটাতে থাকে ছাত্রলীগ নেতা এমিল কে । হাত - পা ও কোমর ভেঙ্গে দেয়া হয় সাধারন ছাত্র তন্ময়ের । ভয়ে তিন তলা থেকে লাফিয়ে বাঁচতে গিয়ে মেরুদন্ড ভেঙ্গে যায় অপর অতি সহজ , সরল সাধারন ছাত্র রাজীবের । দীর্ঘ এক বছর পরেও তারা হাসপাতালের বিছানায় শায়িত । কোনক্রমে বেচেঁ যাই আমি সহ আরো কয়েকজন । একজন শিক্ষকও আহত হন । যেখানে তিন বেলা খাবারের টাকা বাড়ি থেকে বাবা - মা পাঠাতে হিমশিম খান সেখানে দীর্ঘ একমাস ক্লাস - পরীক্ষা বাদ দিয়ে ক্যাম্পাসের বাইরে থাকতে হয়েছে আমাকে । অপরাধ একটাই ছাত্রলীগের এক গ্রুপের সাথে থাকা ( যদিও আমরা নতুন হিসেবে বাধ্য ছিলাম ) । পরে অন্যান্য সাধারন ছাত্ররা বিভিন্ন ভাবে হয়রানির শিকার হয় , বাদ যান না সাংবাদিকও । ঘটনায় জড়িয়ে থাকার অপরাধে বিভিন্ন জনকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ( আইনের ফাঁক আছে তো - সমস্যা তেমন একটা হয়নি মনে হয় তাদের ) , ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদককেও ঘটনার জন্য দুই বছর বহিষ্কার করা হয় । স্থগিত করা হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ শাখা কমিটি । এই সুযোগে মাথা চাড়া দিয়ে উঠে বিদ্রোহী গ্রুপ । সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় - যে নেতা - কর্মীরা এক সময় বহিষ্কৃত সভাপতি , সাধারন সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা দেওয়ার শ্লোগান দিতো , তারাই সেই তাদের গালে তালে তালে জুতা মারার শ্লোগান দেয় । হায়রে রাজনীতি ! হে মাতঃ পৃথিবী তুমি দ্বিধা হও আমি তন্মদ্ধে প্রবেশ করি । একটি অশনি সংকেত ক্যাম্পাসে আবারো অনেক নবীন এসেছে বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে | কিন্তু আবার যেন সেই বিষাদময় স্মৃতির পুনরাবৃত্তি ঘটতে যাচ্ছে | ক্যাম্পাস থমথমে | হলের সামনে সামনে , রাস্তার মোড়ে মোড়ে পুলিশের টহল | বিতারিত গ্রুপ ক্যাম্পাসে ঢোকার পরিকল্পনা আঁটছে | যে কোন মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে সেই নির্মম ঘটনা | আবারো যেন ধেয়ে আসছে ৫ জুলাই | নবীন ছাত্ররা শঙ্কিত , চোখে মুখে অজানা ভয় | কেউ মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে না , আমরাও পারি নাই | কিছু দায়বদ্ধতা আমরা সাধারন ছাত্র , রাজনীতির মারপ্যাঁচ অতসব বুঝি না ; বুঝতে চাইও না | শুধু জানতে চাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব কার ? শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার দায়িত্ব কার ? ' শিক্ষা , শান্তি , প্রগতি ' শ্লোগান নিয়ে একই আদর্শের , একই নামধারী দলের নেতা - কর্মীদের রক্ত নিয়ে কেন তারা হলী খেলায় মেতে উঠে ? কিসের লোভে ? বর্তমান সরকার জনগনের সরকার , দিনবদলের সরকার | মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার ফরিয়াদ - কোন ছাত্রকে যেন আর আবু বকরের মতো , নাসিমের মতো করুণ পরিনতি বরণ করে নিতে না হয় , কাউকে যেন আর এমিল , তন্ময় , রাজীব , সজিবের মতো শিকার হতে না হয় | ছাত্রদের জীবনের নিরাপত্তা বিধানে , শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে আপনার সরাসরি হস্তক্ষেপ একান্তভাবে কাম্য | আর যদি তা করা না হয় , যদি আবারো কোন ছাত্রের এক ফোটাও রক্ত ঝরে - এর দায়ভার কে নেবেন ? বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ? আপনার সরকার ? ( ৫ জুলাই , ২০১০ স্মরণে লিখিত )
03 . What did you need to apply for MVP ? Was there any exam ? স্বভাবতই আমার মত অনেকের সাথেই মাইক্রোসফটের যোগাযোগ আছে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে । এই কাজের মাঝেই মাইক্রোসফট যোগ্যতা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয় । তবে MVP এর চুড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে বেশ কিছু ফর্ম পূরণ করতে হয় , যেগুলি বেশ জটিল ।
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » গ্রাফিক্স কার্ড তথ্য ও দাম
. BY জামাল আল দীন জারাবোজো ( … ) আল কুরতুবী তাঁর তাফসীরে যেসব লোক কুরআন পড়তে গিয়ে বলে ' আমার মনে হয় ' , ' আমার মন বলে ' অথবা ' আমার মতে ' সে সব লোক সম্পর্কে …
টেক জায়ান্ট অ্যাপলের সঙ্গে পেটেন্ট নিয়ে একদিকে মামলা চলছে স্যামসাং - এর । একদিকে মামলা চলতে থাকলেও স্যামসাং কর্তৃপক্ষের বক্তব্য , ধারণা করা সময়ের চেয়েও দ্রুত বাজারে চলে আসবে স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্যাব ১০ . ১ এবং গ্যালাক্সি এস ডিভাইস দুটি । খবর ম্যাশএবল - এর । জানা গেছে , ৪ জি এলটিই সংস্করণের গ্যালাক্সি ট্যাব ২০১২ সালের দিকে বাজারে আসার কথা থাকলেও চলতি বছরেই ১০ . ১ সংস্করণটি চলে আসবে । উল্লেখ্য , অ্যাপলের আইপ্যাডের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দিতা করতে গ্যালাক্সি ট্যাবের বর্তমান বাজার থাকা সংস্করণটি ছেড়েছিলো স্যামসাং । এদিকে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে , অ্যান্ড্রয়েড চালিত স্যামসাং গ্যালাক্সি এস টু স্মার্টফোনও ২০১২ সালের প্রথমভাগেই বাজারে চলে আসবে ।
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী জেনারেল মো . দেলাওয়ার হোসেন বলেন , বর্তমান সরকার তাদের মতাকে পাকাপোক্ত করার জন্য বিদেশী শক্তির ইঙ্গিতে এদেশকে অনৈসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত । তারই অংশ হিসেবে ধর্ম ও নৈতিকতাবিহীন শিানীতি এবং অবৈধ নারীনীতি প্রণয়ন করে তারা জনগনের উপর চাপিয়ে দিতে চাইছে । সরকারের জেনে রাখা উচিত , . . . বিস্তারিত
৬৯ বার পঠিত | ৬ টি মন্তব্য | রেটিং + ১ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
ধারণা করা হয় কালের পরিক্রমায় ঢাকা প্রথমে সমতট , পরে বঙ্গ ও গৌড় প্রভৃতি রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল । খ্রিস্টীয় ১৩শ শতাব্দীর শেষের দিকে মুসলমানেরা ঢাকা অধিকার করে । মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের ফরমান অনুযায়ী ১৬ জুলাই , ১৬১০ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকাকে সুবে বাংলার রাজধানী ঘোষণা করা হয় । সম্রাট জাহাঙ্গীর - এর নাম অনুসারে রাজধানীর নাম জাহাঙ্গীরনগর রাখা হয় । সম্রাট জাহাঙ্গীরের জীবতকাল পর্যন্ত এ নাম বজায় ছিলো ।
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন : আপনার শেষ ছবিটায় একটু ভুল আছে । মেয়েটা বাংলাদেশকেই সাপোর্ট করেছে । সে অসি সমর্থকদের সাথে ছবি তুলছিল । এই ।
ধাপ - ২ : যে সোর্সটি থেকে গেল তার জন্য কারেন্ট অথবা ভোল্টেজ বের করতে হবে ।
মেয়ে . . . . . . . . আমার এ ছোট মেয়ে - সব শেষ মেয়ে এই শুয়ে আছে বিছানার পাশে শুয়ে থাকে - উঠে বসে - পাখির মতন কথা কয় হামাগুড়ি দিয়ে ফেরে মাঠে - মাঠে আকাশে আকাশে . . . ভুলে যাই ওর কথা - আমার প্রথম মেয়ে সেই মেঘ দিয়ে ভেসে আসে যেন বলে এসে ; ' বাবা , তুমি ভালো আছে ? ভালো আছো ? ভালোবাসো ? হাতখানা ধরি তার : ধোঁয়া শুধু কাপড়ের মতে শাদা শাদা মুখখানা কেন ! ' ব্যথা পাও ? আমি কবে মরে গেছি - আজো মনে করো ? ' দুই হাত চুপে - চুপে নাড়ে তাই আমার চোখের ' পরে , আমার মুখের ' পরে মৃত মেয়ে ; আমিও তাহার মুখে দুহাত বুলাই তবু তার মুখ নাই - চোখ চুল নাই । তবু তারে চাই আমি - তারে শুধু - পৃথিবীতে আর কিছু নয় রক্তমাংস চোখ চুল - আমার সে মেয়ে - সেই পাখি - শাদা পাখি - তারে আমি চাই : সে যেন বুঝিল সব - নতুন জীবন তাই পেয়ে হঠাৎ দাঁড়ালো কাছে সেই মৃত মেয়ে । বলিল সে : আমারে চেয়েছ , তাই ছোট বোনটিরে তোমার সে ছোটো - ছোটো মেয়েটিরে এসেছি ঘাসের নিচে রেখে সেখানে ছিলাম আমি অন্ধকারে এতদিন ঘুমাতে ছিলাম আমি ' - ভয় পেয়ে থেমে গেল মেয়ে , বলিলাম : আবার ঘুমাও গিয়ে - ছোট বোনটিরে তুমি দিয়ে যাও ডেকে । ব্যথা পেল সেই প্রাণ - খানিক দাঁড়াল চুপে - তারপর ধোঁয়া সব তার ধোঁয়া হয়ে খসে গেল ধীরে - ধীরে তাই , শাদা চাদরের মতো বাতাসেরে জড়াল সে একবার কখন উঠেছে দাঁড়কাক চেয়ে দেখি ছোটো মেয়ে হামাগুড়ি দিয়ে খেলে - আর কেউ নাই । নদী . . . রাইসর্ষের খেত সকালে উজ্জ্বল হলো - দুপুরে বিবর্ণ হ ' য়ে গেল তারি পাশে নদী ; নদী , তুমি কোন কথা কও ? অশথের ডালাপালা তোমার বুকের ' পরে পড়েছে যে , জামের ছায়ায় তুমি নীল হ ' লে . আরো দুরে চলে যাই সেই শব্দ সেই শব্দ পিছে - পিছে আসে ; নদী না কি ? নদী , তুমি কোন কথা কও ? তুমি যেন আমার ছোট মেয়ে - আমার সে ছোটো মেয়ে : যতদূর যাই আমি - হামাগুড়ি দিয়ে তুমি পিছে পিছে আসো , তোমার ডেউয়ের শব্দ শুনি আমি : আমারি নিজের শিশু সারাদিন নিজ মনে কথা কয় ( যেন ) কথা কয় - কথা কয় - ক্লান্ত হয নাকো এই নদী একপাল মাছরাঙা নদীর বুকের রামধনু বকের ডানার সারি শাদা পদ্ম - নিস্তব্ধ পদ্মের দ্বীপ নদীর ভিতরে মানুষেরা সেই সব দেখে নাই । কখন আমের বনে চলে গেছি এইখানে কোকিলের ভালোবাসা কোকিলের সাথে , এখানে হাওয়ায় যেন ভালোবাসা বীজ হ ' য়ে আছে , নদীর নতুন শব্দ এইখানে : কার যেন ভালোবাসা পুষে রাখে বুকে সোনালি প্রেমের গল্প সারাদিন পাড়ে সারাদিন পাখি তাহা শোনে ; তবু শোনে সারাদিন ? পাখিরা তাদের গানে এই শব্দ তবু পৃথিবীর খেতে মাঠে ছড়াতে পারে না , নদীর নিজের সুর এ যে ! নদী , তুমি কোন কথা কও ? গাছ থেকে গাছে , আর , মাঠ থেকে রোদ শুধু শুধু মরে যায় সব আলো কোন দিকে যায় ! নিজের মুখের থেকে রোদের সোনালি রেণু মুছে ফ্যালে নদী শুধু তার ফুল নিয়ে খেলিবার সাধ ফুলের মতন কোন ভালোবাসা নিয়ে , ধানের কঠিন খোসা - খড় - হিম - শুকনো সব পাপড়ির মাঝে সেই মেয়ে ইস্ততত বসে আছে ; গান গায় ; নদীর - নদীর শব্দ শুনি আমি । নদী তুমি কোন কথা কও !
ফরেক্স অথবা স্পট ফরেক্স হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রার ক্রয় - বিক্রয় । ফরেক্স মার্কেট এ আপনি একটি দেশের কারেন্সি বিক্রয় করে আর একটি দেশের কারেন্সি ক্রয় করতে পারবেন ।
( ৫ ) বিশ্ববিদ্যালয় বিধি ও প্রবিধানে বিধৃত শর্তানুসারে টিউটোরিয়াল দ্বারা অনুমোদিত শিক্ষাদান করা হইবে ৷
পিলখানা হত্যাকাণ্ড তদন্ত এবং বিচার পদ্ধতি নিয়ে বিতর্ক
দুপুর ২টা ১০মিনিটের দিকে ব্রোকারেজ হাউজ ছেড়ে বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে আসেন ।
আর্জেন্টিনায় রিভার প্লেট ক্লাবের বিপর্যয় , বাংলাদেশের অনুর্ধ ১৯ ক্রিকেট দলের পাকিস্তান সফর স্থগিত ও কলকাতায় অভিনব ফুটবল প্রশিক্ষণ
পঁচাত্তরে পদার্পণের লগ্নে পৌঁছে আজও সেই উদ্বাস্তু যুবক সমানে লড়াই করিয়া চলিতেছে নিত্যনতুন রণাঙ্গনে , শুধুমাত্র প্রমাণ করিতে যে , " বাঙাল মরিয়াও মরে নাই । "
লিখেছেন অয়ন খান » বৃহঃ জুলাই ১৬ , ২০০৯ ৮ : ০৭ পূর্বাহ্ন
জয়দেবপুর থানাধীন চক্রবর্তী পুলিশ ফাঁড়ির উপ - পরিদর্শক মো . রফিকুল ইসলাম নিহতের পারিবারিক সূত্রের বরাত দিয়ে জানান , বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে স্থানীয় সাগর নামের এক যুবক জরুরি কাজের কথা বলে চাঁন মিয়াকে ডেকে নেয় । পরে দুর্বৃত্তরা তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর এক পরিত্যাক্ত বাড়িতে ফেলে রেখে যায় । খবর পেয়ে পুলিশ বৃহস্পতিবার সকালে চাঁন মিয়ার লাশ উদ্ধার করে গাজীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে ।
আপনার মার ছবি ফটোশপ করে বিকিনি পরিয়ে এখানে পোস্ট করে তাকে পতিতা বলে আখ্যা দিলে আপনি এত সহনশীল হতেন কি ?
স্বাগতম ভাইডী , মেসেজ পাইছি । কিন্তু আমার একটু বিস্তারিত জানা লাগবে । পারলে জানাইও । ফুল দিলাম , যদিও ফুল খানা তেমন পছন্দ হয় নাই ।
আবেদন পাঠানোর ঠিকানাঃ জেনারেল ম্যানেজার , নরসিংদী বিদ্যুৎ সমিতি - ২ , চৌয়ালা , নরসিংদী ।
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক পেস বোলার গ্লেন ম্যাকগ্রা বৃহস্পতিবার ফের বিয়ে করেছেন । কনে বান্ধবী সারা লিওনার্দি । এটি [ বিস্তারিত ]
সে কথায় পরে আসব , কারণ তারা তখন একথা বলে নাই যে আওয়ামী লীগ সরকার ভালো করেছিল , কাজেই নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসুক । তারা তখন আরো ভালো মানুষের সন্ধানে ব্যস্ত ছিল , সৎ মানুষের সন্ধানে সার্চ লাইট নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন । উদ্দেশ্য ছিল গণতন্ত্রের সৎকার , অর্থাৎ কবর দেয়া ।
আমি তার উত্তরাধিকারী , অপাঙ্গে যোজনা করো বিদ্রূপের স্বর ; জনান্তিকে বলো , ' কেন সে শিল্পীকে হতে হবে অনাচারী , বৃত্তকাম … Continue reading
জনসংখ্যার দিক দিয়ে পূর্ব পাকিস্তান পাকিস্তানের বৃহত্তর অংশ হওয়া সত্ত্বেও দেশের রাজনৈতিক ক্ষমতা পশ্চিম পাকিস্তান কুক্ষিগত করে রাখে । জনসংখ্যার ভিত্তিতে ক্ষমতার বন্টন পূর্ব পাকিস্তানের অনুকূল হওয়ায় পশ্চিম পাকিস্তান " এক ইউনিট তত্ত্ব " নামে এক অভিনব ধারণার সূত্রপাত করে , যেখানে সমগ্র পশ্চিম পাকিস্তান একটি প্রদেশ হিসেবে বিবেচিত হয় । এর একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানের পূর্ব ও পশ্চিম অংশের ভোটের ভারসাম্য আনা । মজার ব্যাপার হল বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর পাঞ্জাব প্রদেশ প্রস্তাব করে পাকিস্তানে সরাসরি জনসংখ্যার বন্টনের ভিত্তিতে ভোট অনুষ্ঠিত হোক , কারণ পাঞ্জাবিরা ছিল সিন্ধি , পশতুন , বালুচ বা পাকিস্তানের অন্য যেকোন গোত্রের তুলনায় সংখ্যাগরিষ্ঠ । একেবারে শুরু থেকেই পাকিস্তানে শাসনের নামে ষড়যন্ত্র শুরু হয় , আর এই ষড়যন্ত্রে মূল ভূমিকা পালন করে সামরিক বাহিনী । যখনই পূর্ব পাকিস্তানের কোন নেতা , যেমন খাজা নাজিমুদ্দিন , মোহাম্মদ আলী বগুড়া , অথবা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হতেন , তখনই পশ্চিম পাকিস্তানীরা কোন না কোন অজুহাতে তাদের পদচ্যুত করত । নানারকম টালবাহানা করে জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতা দখল করে নেন এবং দীর্ঘ ১১ বছর ধরে পাকিস্তানে তার স্বৈরতান্ত্রিক শাসন চালু থাকে । পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক শাসকদের এই অনৈতিক ক্ষমতা দখল পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে দূরত্ব বাড়িয়েই চলে । পাকিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি চূড়ান্ত নাটকীয়তার মুখোমুখি হয় যখন ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে । দলটি পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯ টি আসন হতে ১৬৭ টি আসনে জয়লাভ করে এবং ৩১৩ আসন বিশিষ্ট জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় , যা আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনের অধিকার প্রদান করে । কিন্তু নির্বাচনে দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো শেখ মুজিবের পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিরোধিতা করেন । তিনি প্রস্তাব করেন পাকিস্তানের দুই প্রদেশের জন্যে থাকবে দু ' জন প্রধানমন্ত্রী । " এক ইউনিট কাঠামো " নিয়ে ক্ষুব্ধ পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মধ্যে এরূপ অভিনব প্রস্তাব নতুন করে ক্ষোভের সঞ্চার করে । ভুট্টো এমনকি মুজিবের ৬ দফা দাবি মেনে নিতেও অস্বীকৃতি প্রকাশ করেন । মার্চের ৩ তারিখ পূর্ব ও পশ্চিম অংশের এই দুই নেতা পাকিস্তানের প্রেসিডেন্টকে সঙ্গে নিয়ে দেশের ভাগ্য নির্ধারণে ঢাকায় বৈঠকে মিলিত হন । তবে বৈঠক ফলপ্রসূ হয় না । মুজিব সারা দেশে ধর্মঘটের ডাক দেন । ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ( বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ) এক ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন । এই ভাষণে তিনি ২৫শে মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশনের আগে চার দফা দাবি পেশ করেন :
গত পনের দিন যাবত অফিসে উদভ্রান্ত কাজের চাপ যাচ্ছে । বেশ ভালই দৌড়ের উপরে আছি । কাজের চাপ বা দৌড়ের উপর থাকাটা উপভোগই করি মোটামুটি । আবার মাঝে মাঝে মন বিদ্রোহ করে বসে , তখন মনকে সুস্থির করার জন্য কাজের ফাঁকে ফাঁকেই ঘুরে বেড়াই স্মৃতির রাজপথ থেকে গলিপথে গলিপথে । শিশুবেলার স্মৃতির গলিটা মাখামাখি করে আছে সকালের নরোম রোদে । গলির দু ' পাশে সারি সারি দাঁড়ানো ঘর গুলোর জানালা থেকে হাত বাড়িয়ে এই স্মৃতি ওই স্মৃতি আমাকে ডেকে চলে । আমি আনন্দিত হই । আমার রক্তে কাঁপন ওঠে শিশুবেলার স্মৃতিদের দেখতে পেয়ে । হাঁটতে হাঁটতে চলে যাই গলির প্রায় শেষ মাথার একটা ঘরে । যেখানে আমার অনেক পুরোনো স্মৃতিগুলোর বসবাস । এই ঘরটার অনেক বাসিন্দাই চলে গেছে সময়ের সঙ্গী হয়ে , আবার কেউ কেউ রয়ে গেছে আমারই মায়ায় । তাদের ভেতর থেকেই খুঁজে পাওয়া কিছু স্মৃতির সাথে . . .
প্রয়োজনীয় সংখ্যক ব্রোকারেজ হাউজ লেনদেনে অংশ নেয়ায় আধাবেলা হরতালের মধ্যে নির্ধারিত সময়েই শুরু হয় লেনদেন ।
৯০ ' তে আমার যখন প্রথম কবিতার বইটি প্রকাশিত হয় , তখন দেখেছি ছেলেকে নিয়ে আমার বাবার উচ্ছ্বাস । যখন গ্রুপ থিয়েটার করতাম , আমার বাবা চেষ্টা করতেন বন্ধু - বান্ধব নিয়ে আমাদের প্রযোজনাগুলো উৎসাহের সাথে দেখতে । এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় আমার রচনা ও নির্দেশনায় এরশাদ বিরোধী পথ নাটক ' উল্টো রাজার দেশে ' নাটকটি প্রদর্শন করার অপরাধে যখন আমিসহ নাটকটি প্রদর্শন করার সময় সদলবলে গ্রেফতার হই , বাবার ছিল কি সে উৎকন্ঠা । পাঁচদিন পর যখন এরশাদের পতন হয় , তখন আমরা সবাই মুক্তি পাই । মুক্তির আনন্দ নিয়ে যখন চোখ ফেলছিলাম মুক্ত পথের দিকে , প্রথমেই বাবার উৎকন্ঠিত মুখটিই চোখে পড়ল । মুক্তির আনন্দে বাবাকে জড়িয়ে ধরে আমার সেকি ক্রন্দন । উন্মুক্ত রাস্তায় বাবার বুকে মুখটা লুকিয়ে কতক্ষণ আমি কান্না করেছিলাম , আমার ঠিক মনে নেই । কিন্তু বড় হওয়ার পর এটাই ছিল বাবার বুকে ঝাপিয়ে পড়ার শেষ স্মৃতি । এই স্মৃতিটি এখনো আমাকে আনন্দ ও কষ্ট দুইটাই দেয় । আমার পরিনত বয়সে বাবার বুকের সেই বাবা বাবা গন্ধটা আমার মধ্যে গেঁথে গেছে । এখনও আমি মাঝে মাঝে বাবার সেই গন্ধটা উপলব্ধি করি ।
সরকার শুধু দেখাচ্ছে যে , যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যক্রম চলছে , ট্রাইবুনাল গঠিত হয়েছে , স্বাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে , অমুকের নামে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেছে । অমুক যে কোন সময় গ্রেফতার হতে পারে । ইত্যাদি । দুই বছর যাবৎ শুধু এই খেলা দেখছে জনগন । অথচ সরকার ক্ষমতায় এসেই হুট করে প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের খুনিদের গর্ত থেকে বের করে এনেই মৃত্যুদন্ড কার্যকর করে ফেলল । কিন্তু রাজাকারদের বিচার করতে গিয়ে সরকারের ক্ষমতার আয়ু পার হয়ে যাচ্ছে ।
রাজ বলেছেন : পোষ্ট টি স্টিকি করার আবেদন রইল . . . . খুবই গুরুত্বপূর্ন টপিক . . . . আলোচনা চলতে পারে এমন একটি লেখা উপহার দেবার জন্য ধন্যবাদ রইল
আলাপকালে বরিশালের জেলা প্রশাসক এসএম আরিফ - উর রহমান জানান , আসলে জেলা , সিটি করপোরেশন এবং উপজেলা কমিটিতে এমপিরা উপদেষ্টা থাকবেন । তবে কোন কমিটিতে কাদের রাখা হয়েছে কিংবা কেউ বাদ পড়েছে কিনা - এমন খবর তার কাছে নেই । বিস্তারিত জানতে তিনি পরিসংখ্যান অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেন । জানতে চাইলে আঞ্চলিক পরিসংখ্যান অফিসার লিজেন শাহ নঈম বলেন , জরিপ কাজ শুরু হবে ১৫ মার্চ থেকে । চলবে ১৯ মার্চ পর্যন্ত । এ ব্যাপারে এখনও কোনো মিটিং হয়নি । মিটিংয়ে বিষয়টি বিস্তারিত আলাপ হবে ।
প্রিয় স্বাধীন / বিপ্লব আঙ্গুর ফল কি শুধু টক হয় ? চিপড়িয়ে একটু চিনি গুলিয়ে নিলেই মিষ্টি হয়ে যাবে । এইতো এর মধ্যেই ৩৭৯ ডলার থেকে ২৭৯ ডলারে নেমে এসেছে । আর কটাদিন সবুর করুন , রসুন বুনতে দিন । নাগালের মধ্যেই পেয়ে যাবেন , আফসোস করার কিছু নেই । না হয় একটু দেরি হলোই বা ।
৩ । যেকোন বিষয়ে দক্ষ , পারদর্শী , জ্ঞানী , গুণী ব্যক্তি , চিত্রকর , ভাস্কর , প্রকৌশলী , এবং ধর্মীয় গুরুদেরকে তিনি সন্মানের চোখে দেখতেন তার কড়া নির্দেশ ছিলো এধরণের মানুষদের যেন কোন ভাবেই হত্যা করা না হয় ( নোট - তাহলে মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ হত্যার কি হবে ? তারা সবাই নিরক্ষর , অকর্মন্য ছিলেন ? )
ডিজিটাল দুষ্ট ছেলে বলেছেন : মাম্মা সেরা ব্লগার নির্বাচন করবা কবে
যদিও লেখা টা অত্যন্ত সুন্দর , একটু রসিকতা তো করাই যায় , পাঞ্জাবিওয়ালা যদি তুমি পরের জন্মে নারী হয়ে জন্মাও , তাহলে আমিও পরের জন্মে তোমাকেই বিয়ে করবো ! ! অপেক্ষা কোরো ! ! ! কে বলেছে যে আমি বিয়ে করবো ?
সুন্দরবন থেকে ফিরে আসা জেলেরা জানায় , শুক্রবার সন্ধ্যায় মংলা ও রামপালের একটি জেলেবহর মাছ আহরণ করার জন্য সাগর তীরবর্তী আলোরকোলে যাচ্ছিল । পথিমধ্যে পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের হলদিবুনিয়া এলাকা অতিক্রম করার সময় সেখানে থাকা দুর্ধর্ষ জুলফিকার ও গামা বাহিনীর যৌথ একটি বনদস্যু দল জেলেদের বহনকারী ট্রলারবহর থামানোর জন্য সঙ্কেত দেয় । সঙ্কেত না মেনে জেলেদের ট্রলার দ্রুতগতিতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে । ক্ষিপ্ত হয়ে দস্যুরা জেলেদের লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করে । এতে ঘটনাস্থলেই তিনজন নিহত ও ১০ জেলে গুলিবিদ্ধ হয় ।
ক্ষেত থেকে সবজি তুলতে নিষেধ করে এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে বলেও তিনি জানান ।
লেখক বলেছেন : ধন্যবাদ । আপনার জন্য রইলো অনেক দোয়া ও শুভকামনা
চিন্তা : কিন্তু সরকার যখন নিহত পরিবারের যথাযোগ্য মর্যাদা ও সহযোগীতা করেন , তখন নিহত বিডিআর পরিবাররা কিন্তু তা থেকে বাদ পড়ে । এঘটনাকে আপনি কিভাবে দেখেন ?
আপনি এই ফোরামে নতুন টপিক দিতে পারবেন না আপনি এই ফোরামের টপিকের জবাব দিতে পারবেন না আপনি এই ফোরামের পোস্ট edit করতে পারবেন না আপনি এই ফোরামে আপনার পোস্ট মুছতে পারবেন না আপনি এই ফোরামে এ্যাটাচমেন্ট দিতে পারবেন না
হয়তো এখনও তোদের ঐ খেলাঘরে আমার না - থাকা চকিতে নজরে পড়ে , হয়তো এখনও বিকেলের আলো এসে ডেকে নিয়ে যায় বেড়ানোর উদ্দেশে , ছাদের ওপরে আসর সন্ধেবেলা গল্প - কবিতা - গান - ধাঁধা , ঁ কত খেলা । সব কিছুতেই কিছুটা কি নেই ফাঁক , দূর থেকে যদি না শুনিস কারো ডাক ? ঐ ফাঁকাটুকু দেখিস নি মন দিয়ে ওটা ভরে ছিল সে তো আমাকেই নিয়ে যার না থাকায় মনে হয় - সে যে নেই ভাবনায় ভরে থাকে সে তো সেখানেই । আর যদি কেউ নাও পড়ে তোর মনে , ক্ষতি নেই কিছু , আছে সে বিস্মরণে , স্মৃতি যদি তোর , বিস্মৃতি তবে তোরই , যেখানে ভুলিস , সেইখানে বাস করি । একেবারে মোরে এড়াবি কি তোর সাধ্য মনে রেখে দিতে মনে মনে তুই বাধ্য ।
: : : আপনি জিজ্ঞেস করায় ধন্যবাদ । আসলে এখনো নতুন ব্লগ হওয়াতে সব গোড়া থেকে ধাপে ধাপে তৈরী করতে হচ্ছে তো , তাই সবকিছু স্পষ্ট করার সুযোগ তেমন পাইনা । তবে আপনি আমি আমরা সবাই মিলে আশা করি এই ব্লগটিকে নিজেদের মনের মত একটি আলোচনার ক্ষেত্র হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো একদিন ।
তিনি যখন সরল প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন এইভাবে বলে যেঃ
বামপাশ জুড়ে দেয়াল । দেয়ালে গাঙচিল উড়ে । হলুদ দেয়াল ঠিক হলুদ নয় , ধূসর । জট পাকানো ধূসর চুলে মাখা দেয়াল - দেয়ালের রঙ । সেই দেয়ালে সাদা মেঘ নীল আকাশে । নীল আকাশের ঝুলে থাকা গাঙচিল - উড়ে দেয়ালে । যাবজ্জীবনের দেয়াল । তার চূড়োয় বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে গুড়ো - চুনসুড়কির সাদাটে চাদর । ঝরে পড়ে গুড়ো গুড়ো ছাদ । শেষে একদিন এভাবেই ঝরে । আমার মাথায় ছাদ । আমার গায়ে ছাদ । যে দেখে সে জানুক । যে বহুদূর সে পড়ুক । গাঙচিল - দেয়াল - ভেজা ছাদ আর আমি । কবিতাটা এমন হবে । মগজে একটু একটু করে গড়া - গড়বার আয়োজন । ঘরের বর্ণনায় কষ্ট । কষ্টটাই প্লট । প্লট - ই কবিতা । মগজে । লেখায় । পড়ায় । কবিতার ভিতর কবিতা লিখবার ভাবনা আমি পড়ছি চেনা কষ্টের বর্ণনায় । এইটুকুই কবিতা ।
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন : বাবুয়া ভাই , একটা সময় ছিল যখন অর্থ , সম্পদ না থাকলেও সুখী থাকা যেত । ধরুন , একজন একটি মফস্বল শহরের সামান্য আয়ের মানুষ । তার একটা আধাপাকা থাকার জায়গা আছে , বাড়ীর সামনে উঠোনে কিছু সবজি , ফলের গাছ আছে , টিউব ওয়েলে পানি আছে । একটা ফনিক্স বাইসাইকেল আছে , সেটা নিয়ে কর্মক্ষেত্র সহ আশেপাশের সমস্ত জায়গায় যেতে পারেন । সকালে নাস্তা সেরে কর্মক্ষেত্রের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়েন , দুপুরে অল্প সময়ের জন্য এসে খাবার খেয়ে আবার চলে যান । বিকেলে বাসায় ফিরে গৃহস্থলী কিছু কাজ সেরে এক কাপ চা মুড়ি সহকারে খান । রাতে দুমুঠো খেয়ে বাড়ীর সামনে হাতপাখা নিয়ে বসে আকাশের তারা গুণতে গুণতে স্ত্রীর সাথে বসে গল্প করতে পারেন । ঐ মানুষটির দৈনিক খরচ ১০০ টাকা । মাসিক আয় ৩ - ৪ হাজার টাকা । উনি একজন সুখী মানুষ । এবার একই ব্যক্তিকে কল্পনা করুন ঢাকা শহরে । বস্তির একটা ঘরের ভাড়া ১৫০০ টাকা । পানি না থাকার কষ্ট , রান্নার গ্যাস না থাকার যন্ত্রণা , কমন টয়লেটের দীর্ঘ সারি , বিদ্যুৎ থাকা না থাকা সমান কথা , দমবন্ধ করা পরিবেশ । কর্মক্ষেত্রে যাতায়াতে দৈনিক ভাড়া কমপক্ষে ৫০ টাকা । দৈনিক বাজার খরচ ১৫০ টাকা , কারণ সব জিনিসের মফস্বলের তুলনায় দ্বিগুণ - তিনগুণ দাম । সকালে বাসে ধাক্কাধাক্কি করে অফিস যাওয়া , সন্ধ্যায় আবার একইভাবে ঘরে ফেরা । মোমের বা হ্যারিকেনের আলোয় ১০ ফিট বাই ৮ ফিট ঘরে বসে ঘর্মাক্ত শরীরে বাতাস করতে করতে স্ত্রীর রান্না শেষ হওয়ার অপেক্ষা । কোনরকম খেয়ে শুয়ে পড়া কিন্তু গরমের কারণে ঘুমাতে কষ্ট হওয়া । একসময় ক্লান্ত চোখে ঘুম নেমে আসা । পরের দিন সেই একই যন্ত্রণা । এই ব্যক্তিটির মাসিক আয় ৭ - ৮ হাজার টাকা কিন্তু তার কোন সুখ নেই । এই লোকটি যদি ৫০ হাজার টাকা আয় করতেন তাহলে ভাল একটি বাসায় থাকতে পারতেন , ভাল খেতে পারতেন , ট্যাক্সিতে চলাফেরা করতে পারতেন । তাঁর জীবনটা হয়ত আরও সহজ হত , সুখময় হত । যত দিন যাচ্ছে মানুষের জীবন যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে । শহুরে জীবনে সুখ কিনতে হয় টাকা দিয়ে । টাকা ছাড়া জীবন সেতো অমানবিক জীবন । আপনার - আমার পক্ষে সেটা বোঝা সম্ভব নয় । তাই এই ধরণের নীতিকথা শুনলে ভাল লাগে না ।
সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে অবশ্য প্রথমেই কোনো মন্তুব্য করতে রাজি হননি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের ( বাফুফে ) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন । তবে তার কথায় অসন্তুষ্টিও গোপন থাকেনি , " আমি খবরটা জেনেছি । তবে এটা একটা একপাক্ষিক সিদ্ধান্ত । এটা নিয়ে এখনই কোনো মন্তব্য করতে চাই না । "
ঢাকা , ১২ জুলাই : মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের সায়েন্স ক্যাফেটিরিয়ায় যমুনা টেলিভিশনের সাবেক ও বর্তমান কর্মীদের মিলনমেলাকে কেন্দ্র করে নানা বিতর্ক তৈরি হয়েছে । প্রতিষ্ঠানটির মালিক কর্তৃপক্ষ এ উদ্যোগের সঙ্গে কোনোভাবেই যুক্ত ছিলেন না বলে জানিয়েছে চ্যানেলটির একজন কর্মী । আর এই মিলনমেলাকে কেন্দ্র করে চ্যানেলটির বর্তমান কর্মীদের মধ্যেই বিভেদ তৈরি হয়েছে । জানা গেছে , চ্যানেলটির বর্তমান কর্মীদের অনেকেই এ অনুষ্ঠানে যাননি । পুরনো কর্মীদেরও অনেককে আমন্ত্রন জানানো হয়নি বলে জানিয়েছেন এক কর্মী ।
উত্তরটা আমি দেই । কেননা , আপনার পরিশীলিত , প্রগতিবাদী মনেও এটা চিরকালীন সত্যের মতো জ্বলজ্বল করে যে , " আপনার বোন কিম্বা স্ত্রী কিম্বা স্ত্রীজাতিয় - দের নিরাপত্তার ভার যতটুকু আপনার ওপরে বর্তে ; আপনার ভাই কিম্বা বাবা কিম্বা পুরুষাত্মীয়ের নিরাপত্তার ভার ঠিক ততটা আপনার ওপর বর্তে না ! ! কেননা , দুর্বলের অধিকাররক্ষার ভার " ভালোমানুষ " সবল মাত্রই প্রাপ্ত হয় ! " ঠিক যেনো মনুসংহিতার মতো ,
যশোর জেলার সদরে স্কুল ছাত্রী অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় শিশির ঘোষ নামে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং অপহরণের
আহমেদাবাদ , ২৭ জুন : আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভারতীয় পেসার ইরফান পাঠানের অভিষেক ঘটে ২০০৩ সালে । দারুণ পারফরমেন্সে দলের নিয়মিত সদস্য হয়ে গিয়েছিলেন এ বারোদা সিমার । কিন্তু আবারো ফর্ম হারানোয় ২০০৮ সালে পর . . . বিস্তারিত »
১৫৯ বার পঠিত | ৩৬ টি মন্তব্য | রেটিং + ৭ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
মামুলি চার চাকার গাড়ি নয় , শহীদ কাপুর এবার চালাবেন এফ - ১৬ যুদ্ধবিমান । বলা হচ্ছে , শহীদ কাপুরই প্রথম অভিনেতা , যিনি বিশ্বের দ্রুততম গতির এই যুদ্ধবিমান চালানোর সুযোগ পাচ্ছেন ।
পুরো বাড়িটা দুই তিনবার পাক খেলো লাটিমের মতো । তারপর বাতাসের সংগে খুব ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে লাগলো । ডরোথির মনে হলো যেন সে একটা বেলুনের ভেতর বসে বাতাসে ভেসে যাচ্ছে ।
আমি অস্বীকার করি না । কিন্তু আপনি বিচারের আগে ক - খ - গ এর নাম বললে আমি মানবো না । এটাই আমার পয়েন্ট যেটা আপনারা বুঝতে চাইছেন না । দেশে এখন আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে কথা বললে ' রাজাকার ' আখ্যা দেয়া হয় । একজন মুক্তিযোদ্ধা দাড়ি রাখার কারণে রাজাকার আখ্যায়িত হন । এটা কিভাবে শুরু হলো বলে আপনি মনে করেন ?
অনেক মানুষই ইসলাম সম্পর্কে তাদের মনে অসংখ্য ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করে এবং ইসলামের কিছু কিছু শিক্ষাকে অযৌক্তিক ও অবিচারমূলক বলে আখ্যায়ীত করে । এটা ইসলাম সম্পর্কে তাদের অশূদ্ধ ও অপ্রতুল জ্ঞানের কারণে ।
বদ্ধ ঘরে থাকছ শিশু বলছ বাহির কি কিছু থাকছ এমন বদ্ধ ঘরে হারাচ্ছ যে অনেক কিছু
বাংলা ( ইউনিকোডে ) অথবা ইংরেজীতে আপনার মন্তব্য লিখুন । সবগুলো ঘর পুরণ করা আবশ্যক :
বস্তত , ভারতে কন্যাশিশু হত্যার প্রবনতার শিকড় অত্যন্ত গভীরে । এজন্য আইন করেও এটা রোধ করা যাচ্ছে না । ভারতের ১৯৯৪ সালের ' Prenatal Diagnostic Techniques ( Regulation and Prevention of Misuse ) ' আইন অনুযায়ী গর্ভস্থ শিশুর লিংগ প্রকাশ করা বা বলে দেয়া আইনত দন্ডনীয় । কিন্তু রূঢ বাস্তবতা হচ্ছে আইন শুধুমাত্র খাতা - কলমে সীমাবদ্ধ । যেমন ২০০৭ সালের তথ্য অনুযায়ী লক্ষ লক্ষ ইচ্ছামূলক গর্ভপাতের ঘটনা ঘটা সত্ত্বেও গত ১৩ বছরে মাত্র একজন চিকিৎসককে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো সম্ভব হয়েছে [ ৬ ] ।
শিমুল ভাই সমস্যাটা এখানেই writing language বাংলা ভাষা নেই । এখন কি করে এখানে বাংলা যোগ করা যায় সে জন্যেই পরামর্শ চাইছি ।
ষড়ঋতুর বৈচিত্রমান জীবন ধারায় অভ্যস্ত বাঙ্গালীর ঐতিহ্যমন্ডিত সংস্কৃতি বিকাশে দেশব্যাপী ঋতু ভিত্তিক উত্সব পালনের অংশ হিসেবে কুমিল্লায় তিন দিনব্যাপী ঋতু ভিত্তিক উত্সব পালিত হয়েছে । দেশের ঐতিহ্যবাহী লোকজ সংস্কৃৃতিকে ধরে রাখার প্রত্যয়ে অনুষ্ঠিত এ উত্সবে ছিল নবান্ন ও লোক সঙ্গীত উত্সব । কুমিল্লা শিল্পকলা একাডেমী প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসন আয়োজিত ২৬ থেকে ২৮ এপ্রিল এ তিন দিনের উত্সব
বাবুয়া বলেছেন : ঠিক একই সমস্যায় আমিও ভোগান্তির শিকার ভাইয়া !
বহিষ্কৃত অপরাপর ইহুদীরা খায়বরে মিলিত হয়ে তাদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখলে মহানবী ( সা . ) তাদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেন । এখানে তারা সম্মুখযুদ্ধে পরাজিত হয়ে ভক্তের ছদ্মবেশে মহানবী ( সা . ) কে দাওয়াত দিয়ে বিষ পান করিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করে । রাসূল ( সা . ) একমাত্র বিষ প্রয়োগকারিণীকেই শাস্তিদান করে গোত্রের অন্যদের ক্ষমা করে দেন ।
এরকম মন্তব্য কেন ভাই ? আমরা কিন্তু মূল্যায়ন করি । আমি Birth and Death Certificate Management software বাংলা এবং ইংরেজিতে করতে গিয়ে বুঝতে পেরেছি কাজটি এতো সোজা না । মূল্যায়ন না করার জন্য সাধারণ জনগন নয় , দায়ী এ দেশের মিডিয়া ।
বেনাপোল পোর্ট থানার সহকারী উপপরিদর্শক ( এএসআই ) সিরাজুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান , বুধবার ভোরের দিকে আব্দুল আলিমসহ একদল বাংলাদেশি গরু ব্যবসায়ী ভারত থেকে গরু নিয়ে সীমান্ত পার হয়ে বাংলাদেশে আসার পথে ধান্যখোলা সীমান্তের বিপরীতে ভারতের সুটিয়া সীমান্তের টহলরত বিএসএফ সদস্যরা আকস্মিক কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে ।
সুলতানা লিখেছেন : খুব সুন্দর একটা টিউট দিয়েছেন । ধন্যবাদ আপনাকে ।
স্পোর্টস রিপোর্টার : এই মুহূর্তে বাংলাদেশ দলের সেরা পেসার কে - প্রশ্ন করা হলে বেশির ভাগেরই উত্তর হবে শফিউল ইসলাম সুহাস । জাতীয় দলের হয়ে ৪ঠা জানুয়ারি ২০১০ এ ওডিআই ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে . . . [ বিস্তারিত ]
প্রতিদিন সেই একই মুখ , নতুন করে আর কিছুই জানার নাই । কোনো নতুন কথাও নাই । এই বোরিং ব্যাপার টা আরো অনেক বছরের জন্য এক্সটেনশন করার কোনো যুক্তি আছে ?
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » ওয়াইন চলছে না . .
ল্যাপটপ ফেয়ার - আসুস ও ডেলের নতুন ল্যাপটপ
লেখক বলেছেন : ঢাকা স্টেডিয়ামে পিতার বয়সি এক ফুটবল কোচকে থাপ্পড় মারসিল ! ! নতুন তথ্য জানলাম । তবে কোন লিংক থাক্লে এটা বেশি বিশ্বাসযোগ্য হইতো অথবা কোন পত্রিকার স্ক্যান করা কপি । তবে এটা এই যুগেও কম হয়না , পার্থক্য হইলো এযুগের প্রধানমন্ত্রীর ছেলেরা থাকে অফলাইনে , ফলে সে হাইলাইট হয় না । অনেকটা গডফাদারের মত । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন ।
চলছে গ্রীষ্মকাল । বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠের প্রচণ্ড গরমে চারদিক অস্থির । সেই সঙ্গে রয়েছে আর্দ্রতা । এ কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত । গরমে বাড়ছে স্বাস্থ্যসমস্যা , রোগ , জ্বরা । ঘামাচি কিংবা পানিস্বল্পতার মতো সমস্যা প্রায় প্রত্যেকেরই হচ্ছে । আবার কেউ কেউ হিটস্ট্রোকের মতো গুরুতর সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন । এর সঙ্গেও হতে পারে অবসাদ , অ্যালার্জি , সূর্যরশ্মিতে চর্ম পুড়ে যাওয়া , হজমের … [ বাকিটুকু পড়ুন ]
লেখক বলেছেন : অনেক ধন্যবাদ হমপগ্র ভাই . . . আপনার কোন সাইট আছে ? না থাকলে এখান থেকে বানান আমি সিউর আপনাদের ভালো লাগবে . . . . . . .
@ সাইফঃ তোমার বাংলার সমস্যার সমাধান তো দিয়ে দিয়েছিলাম । পাও নাই ?
এর আগে বিক্ষোভকারীদের একটি প্রতিনিধিদল ডিএসইর কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের বিভিন্ন যুক্তি ও ক্ষোভের কথা জানান ।
স্কয়ার হচ্ছে একটি মোবাইল পেমেন্ট প্লাটফর্ম । এর মাধ্যমে যেকোনো স্থান থেকে আপনি অর্থ গ্রহণ - প্রেরণ করতে পারবেন । এজন্য আপনার থাকা চাই শুধু একটা স্মার্টফোন । বর্তমানে ' স্কয়ার ' কাজ করবে শুধু আইফোন , আইপ্যাড , আইপড ( দ্বিতীয় কিংবা এর পরবর্তী প্রজন্মের ) ও কয়েকটি এনড্রয়িড ডিভাইসে । কোন কোন ডিভাইসে তা কাজ করবে , এর একটি তালিকাও এরই মধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে । স্কয়ার কাজ করে খুব সহজে । শুধু স্কয়ার ডিভাইসটি একটি ৩ . ৫ মিমি হেডফোন জ্যাক দিয়ে আপনার ডিভাইসে প্লাগ করে দিন । এরপর স্কয়ার অ্যাপ্লিকেশন ওপেন করুন । এবার আপনি যে পরিমাণ অর্থ কোনো ব্যক্তির কার্ডে চার্জ বা সুইপ করতে চান তা এন্টার করুন । কাজটা খুবই সহজ । একবার কাউকে চার্জ অথরাইজ করলে , ওই ব্যক্তি চার্জের জন্য সাইন করতে পারবে । ঠিক যেমন একটি দোকান থেকে যেনো কিছু কিনলেন । স্কয়ার আপনার অনলাইনে যাবতীয় লেনদেনের হিসেব রাখে একটি অনলাইন কন্ট্রোল প্যানেলে । এর মাধ্যমে ই - মেইল করে প্রেরকের কাছে রসিদও পাঠানো যায় । কত টাকা লেনদেন করা যাবে এর মাধ্যমে , তার কোনো সীমা নেই ।
Download XML • Download text