Text view
ben-40
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
শিক্ষিত যুবকরা মাছ চাষে জড়িত হলে শুধু যে বেকার সমস্যার সমাধান হয় তা - ই নয় , চাষাবাদ পদ্ধতিরও বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটে । তেমনই এক পরিবর্তনের সূচনা করেছেন ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার সত্রাশিয়া এলাকার আবু রেজা মাহবুবুল হক শাহীন ( ৫০ ) । মাছ চাষে তিনি শুরু করেছেন শামুকের ব্যবহার । নিজ খামারেই তিনি শামুক থেকে মাছের খাদ্য তৈরি করছেন । এতে তাঁর বাজারজাত মৎস্য খাদ্য ব্যবহারের পরিমাণ কমেছে । ফলে মাছ চাষের ব্যয়ও কমে এসেছে । এ ছাড়া শামুকের তৈরি খাবার খাওয়ানোয় মাছের স্বাদও ভালো বলে মাহবুবুল হক জানান । কোনো কোনো মাছ চাষি মাহবুবুল হকের কাছে জানার পর নিজেদের খামারেও এ পদ্ধতি ব্যবহার করছেন । অন্যদিকে বিজ্ঞানীরা মাছ চাষে শামুকের ব্যাপক ব্যবহারকে সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব বলে মন্তব্য করেছেন । এ ছাড়া মাছ চাষে শামুকের তৈরি খাবার ব্যবহার বাড়লে দেশে ' মিট অ্যান্ড বোন ' - এর আমদানি অনেকাংশে কমে যাবে , যা বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ে ভূমিকা রাখবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান । কাকতলীয় ঘটনার মধ্য দিয়েই যেমন বড় বড় ঘটনা বা কাহিনীর সূত্রপাত , ময়মনসিংহের মাহবুবুল হক শাহীনের ক্ষেত্রেও অনেকটা তেমনি । মাহবুবুল হক শাহীনের মাছ চাষি হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই ছিল না । তিনি ১৯৮৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাববিজ্ঞানে অনার্স করেন । ১৯৯১ - এর দিকে ফ্রান্সে চলে যান । কিন্তু ২০০৫ - এ আবার দেশে ফিরে আসেন । দেশে ফিরে নিজ এলাকা মুক্তাগাছায় চাচা এম এ সোবহানের মাছের খামারে যুক্ত হন । শুরু করেন শিং , মাগুর , কৈ , পাঙ্গাশ , তেলাপিয়া মাছের চাষ । শিক্ষিত যুবক হলেও একজন পরিশ্রমী মানুষ হিসেবে দিনভর কাদা - পানিতে মাখামাখি করে সাফল্যস্বরূপ প্রথম বছরই মাছ চাষে আগের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ লাভ করেন । মাছ চাষের সময়ই মাহবুবুল হক শাহীন খেয়াল করেন , একটি পুকুরের পাঙ্গাশ মাছ বেশ পুষ্ট হয়েছে । কারণ খুঁজতে গিয়ে তিনি মাছের পেটে পেলেন শামুক । এ ঘটনাটি মাহবুবুল হক শাহীনকে নতুন করে ভাবায় । তিনি খালবিল থেকে শামুক সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট একটি পুকুরে চাষ শুরু করেন । যোগাযোগ করেন মৎস্য বিজ্ঞানীদের সঙ্গে । শামুক চাষে তিনি সফল হন । এরপর সফল হন শামুক থেকে মাছের খাদ্য তৈরিতেও । মাহবুবুল হক শাহীন বলেন , তাঁর খামারে মাছের খাবারের প্রায় ৪০ ভাগ এখন তিনি শামুক থেকে তৈরি করছেন । গত বছর তিনি শামুক থেকে খাদ্য তৈরি করেছিলেন চার টন । এবার তাঁর লক্ষ্যমাত্রা আট টন । মাহবুবুল হক শাহীন বলেন , তাঁর নিজের পুকুরের শামুক থেকে যে খাবার তৈরি হয় , এটি তাঁর নিজের খামারেই প্রয়োজন পড়ে । তবে তিনি প্রান্তিক অনেক মাছ চাষিকে এ ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করে যাচ্ছেন । নিবেদিতপ্রাণ মাছ চাষি মাহবুবুল হক শাহীন দিন - রাত মাছ চাষ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন । সবচেয়ে বড় কথা হলো , তিনি তাঁর নিজের মেধা আর সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে মাছ চাষে বিভিন্ন ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে চেষ্টা করছেন । তিনি বলেন , একজন মাছ চাষি তাঁর ক্ষুদ্র প্রযুক্তির ব্যবহার করে শামুক থেকে মাছের অন্যতম উপকরণ প্রোটিন উৎপাদন করতে পারে । মাছ চাষির উৎপাদিত প্রোটিনে কোনো রাসায়নিক প্রভাব থাকার সুযোগ নেই । তিনি বলেন , আমাদের দেশে মাছ চাষে প্রোটিনের উৎস হিসেবে যে শুঁটকি ব্যবহার করা হয় , তা সংরক্ষণের জন্য প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয় , যা মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকর । তবে শামুকে কোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে না । তাঁর ভাষায় , ' সুস্বাস্থ্যের জন্য ' শামুক চাষে গুরুত্ব দেওয়া দরকার । তিনি বলেন , কুড়া , খৈল , শামুকের গুঁড়ো , ভিটামিন , লবণ শ্রমিক ও মেশিন চার্জ মিলিয়ে শামুক দিয়ে তৈরি এক কেজি মাছের খাবারের মূল্য সাড়ে ১১ টাকার মতো । অথচ বাজারে মাছের খাবারের মূল্য প্রতি কেজি ১৮ থেকে ২০ টাকা । শামুক চাষ সম্পর্কে মাহবুবুল হক শাহীন বলেন , ৪০ - ৪৫ দিনে ১২০ শতাংশ পুকুর থেকে সঠিক ব্যবস্থাপনায় দুই হাজার কেজি শামুক আহরণ সম্ভব । প্রতি কেজি শামুকের গড় উৎপাদন ব্যয় হয় মাত্র পাঁচ টাকা মতো । মাহবুবুল হক শাহীন বলেন , বাংলাদেশে ছোট দেশীয় শামুক চাষ সম্প্রসারণ ও সঠিক বাজারজাতকরণের মধ্য দিয়ে মাছ সম্পদের উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব । এতে বিদেশ থেকে আমদানিকৃত মিট অ্যান্ড বোনের ওপর চাপ কমবে । বৈদেশিক মুদ্রাও সাশ্রয় হবে । তিনি এ বিষয়টি সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন । মৎস্য বিজ্ঞানী বললেন মাহবুবুল হক শাহীনের শামুক চাষ এবং এর থেকে মাছের খাবার তৈরির পুরো প্রক্রিয়ায় ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকুয়াকালচার বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড . মাহফুজুল হক রিপন । তিনি বলেন , পুকুরে শামুক চাষ এবং তা থেকে খাবার তৈরি করে মাহবুবুল হক শাহীন সাফল্য পেয়েছেন । তাঁরা দেখেছেন শামুক থেকে খাদ্য তৈরি করলে মাছের খাবার বাবদ ব্যয় প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে । তিনি বলেন , যদি মাছ চাষে ব্যাপকভাবে শামুকের তৈরি খাবার ব্যবহার করা হয় , তাহলে বিদেশ থেকে মাছের খাদ্য ' মিট অ্যান্ড বোন ' আমদানি অনেকাংশে কমে যাবে । এতে দেশের লাভ , চাষির লাভ । ড . মাহফুজুল হক রিপন বলেন , তাঁর ধারণা , শামুক থেকে উৎপাদিত খাদ্য মাছ বেশি খায় । কারণ এ খাবার অনেকটাই প্রাকৃতিক । এতে মাছ তুলনামূলকভাবে বৃদ্ধিও পায় বেশি । এ ছাড়া শামুকের তৈরি খাবার খাওয়া মাছ স্বাদেও অনেকটা ভালো হয় বলে তিনি জানান । ড . মাহফুজুল হক রিপন আরো বলেন , দেশে চাষি পর্যায়ে শামুক চাষ কতটুকু সম্ভব , এর সমস্যা এবং সম্ভাবনাগুলো কী কী - সেটি বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্পের আওতায় তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই একটি পুকুরে শামুক চাষ করে গবেষণা করছেন । এ বছরের শেষ দিকে এ গবেষণার ফলাফল পাওয়া যাবে । চাষ কৌশল ১২০ শতাংশের পুকুরে প্রতি শতাংশ হিসেবে এক কেজি গোবর , এক কেজি খৈল ও ২৫০ গ্রাম ইউরিয়া পানিতে ভালোভাবে মেশাতে হবে । এ মিশ্রণ সমান চার ভাগে ভাগ করে তিন দিন অন্তর পানিতে ছিটিয়ে দিতে হবে । পুকুরের পানির রং যখন গাঢ় সবুজ হবে , তখন বুঝতে হবে পুকুরটি শামুক চাষের উপযোগী হয়েছে । এরপর খালবিল বা পুকুর থেকে শামুক সংগ্রহ করে প্রতি শতাংশ হিসেবে ২৫০ গ্রাম শামুক পুকুরের চারদিকে ছিটিয়ে দিতে হবে । পরবর্তী ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে শামুক ব্যাপকভাবে বংশবিস্তার করবে । এরপর ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ শামুক পাওয়া যাবে । অর্থাৎ ১২০ শতাংশ পুকুর থেকে ৪০ - ৪৫ দিনের মধ্যে প্রায় দুই হাজার কেজি ছোট শামুক উৎপাদন সম্ভব । শামুকের খাবার হিসেবে প্রতি শতাংশ হিসেবে ২৫০ গ্রাম গোবর , ২৫০ গ্রাম খৈল এবং ১০০ গ্রাম ইউরিয়া মেশানো কম্পোস্ট তিন দিন পরপর পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে । পুকুর থেকে শামুক তুলে চালের কুড়ার সঙ্গে মিশিয়ে তাজা শামুককে প্রথমে খাদ্য ভাঙানোর পিলেট মেশিনের মাধ্যমে গুঁড়ো করা হয় । এগুলো পরে রোদে শুকানোর পর খৈল ভাঙানোর মেশিনের মাধ্যমে আবার সূক্ষ্মভাবে চূর্ণ করে সরাসরি মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা যায় । লেখক : নিয়ামুল কবীর সজল এগ্রোবাংলা ডটকম
তোমার জন্য আমি প্রিয় একটা জায়গা ছেড়ে এসেছি , বলেছিলাম , তুমি ডাকলে আমি আবার ফিরে আসবো । কিন্তু তুমি ডাকোনি , মান ভাঙ্গাওনি আমার ,
' ম্যানুফাকচারিং কনসেন্ট ' - এর প্রথম অধ্যায় ' প্রচারণা মডেল ' - এর লিংকটা পাওয়ায় ভালো হলো ( সারণী ও টীকাগুলি এখানে বাদ পড়েছে ) । সেই সঙ্গে চম্স্কি আর হারম্যানের লেখার অনলাইন আর্কাইভেরও খোঁজ মিলল ! যাঁদের সংগ্রহে বইটা নেই , তাঁরাও চট করে প্রধম অধ্যায়টা ওই লিংক থেকেই পড়ে নিতে পারবেন । পুরো বইটারই বাংলা অনুবাদ এখন পাওয়া যায় - ' সম্মতি উৎপাদন : গণমাধ্যমের রাজনৈতিক অর্থনীতি ' ( অনুবাদক : আ - আল মামুন , প্রকাশক : ' বাংলাদেশ অনুবাদ সংসদ ' - এর পক্ষে ' সংহতি ' , বাংলা সংস্করণের প্রকাশকাল : পৌষ ১৪১৪ / জানুয়ারি ২০০৮ ) । আমি অনুবাদটাই পড়ার চেষ্টা করছি । যাঁদের আগেই পড়া আছে তাঁরা সরাসরি বইটা নিয়েই আলোচনার সূত্রপাত করলে ভালো হয় ।
পোষ্ট করেছেন : ৭ টি মন্তব্য করেছেন : ৩৮ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৫ মাস ২০ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৫৫৩ বার
ঢাকা , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : এডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু বলেছেন , অস্ত্রের জোরে যাতে আর কেউ ক্ষমতায় আসতে না পারে , সংবিধান ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে - সেজন্য সংবিধানে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে । আজ রোববার জাতীয় সংসদে ২০১১ - ১২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের উপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন । বিরোধীদলের হরতাল আহবানের বিরোধিতা করে খসরু বলেন , ১৬ কোটি মানুষকে অবরুদ্ধ করে রাখার ক্ষমতা কারো নেই । ১৬ কোটি মানুষ যদি ঐক্যবদ্ধভাবে হরতালের বিরুদ্ধে মাঠে নামে তাহলে বিরোধী দল পালানোর পথ খুঁজে পাবে না । তিনি বলেন , চারদলীয় জোটের লুণ্ঠনের প্রতিবাদ জানিয়ে মানুষ মহাজোটকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো । চারদলীয় জোটের সময় দেশে আইনের শাসন ছিলো না । ' ল ' সার্টিফিকেট নেই এমন ব্যক্তিকে বিচারক বানানো হয়েছিলো । বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের দাবিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছিলো । বিচার পাইনি । খসরু বলেন , তত্ত্বাবধায়ক সরকার আদালত অবৈধ ঘোষণা করেছে । তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনার কোন সুযোগ নেই । তবে নির্বাচন কমিশন শক্তিশালী করা নিয়ে আলোচনার পথ খোলা আছে । নেতিবাচক রাজনীতি পরিহার না করলে বিরোধী দল ভবিষ্যতেও জনগণ কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি । এদিন অন্যান্যের মধ্যে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন , অধ্যাপক ডা . এম আমানউল্লাহ , মেজর জেনারেল ( অব . ) আব্দুস সালাম , রফিকুল ইসলাম , টিপু মুনশি , হায়াতোর রহমান খান , খন্দকার আব্দুল বাতেন , মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামানিক , সারাহ বেগম কবরী , শফিকুল ইসলাম , আনোয়ার হোসেন , নজরুল ইসলাম বাবু , ওমর ফারুক চৌধুরী , মো . আব্দুস সাত্তার , জাতীয় পার্টির ড . টিআইএম ফজলে রাবি্ব চৌধুরী , নাসরিন জাহান রত্না , এসএম আব্দুল মান্নান , এমএ জব্বার আলোচনায় অংশ নেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এসকে / এইচএফ / সস / ২১ . ৫৪ঘ . )
ঢাকা , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জাতীয় সংসদে তিরস্কার করলেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী । একই সাথে এ পত্রিকাটিকে সংবাদ পরিবেশনে আরো সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন , ভবিষ্যতে অসত্য তথ্য পরিবেশন না করার ব্যাপারে আমার অনুরোধ রইল । আজ রোববার জাতীয় সংসদে ৩০০বিধিতে দাঁড়িয়ে তিনি এ আহ্বান জানান । প্রসঙ্গত , গতকাল শনিবার বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় ' মতিয়া তামাকের শুল্ক কমাতে চিঠি দেন মুহিতকে ' শিরোনামে একটি সংবাদ পরিবেশন করে । এতে বলা হয় , ' কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী তামাক রপ্তানির ওপর শুল্কহার কমাতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে চিঠি লিখেছিলেন । ব্যক্তিগতভাবেও তিনি অনুরোধ করেছিলেন । অর্থমন্ত্রী মুহিত তার অনুরোধ রেখেছিলেন । তামাক রপ্তানির ওপর শুল্কহার শতকরা ১০ ভাগ থেকে কমিয়ে ৫ ভাগে এনেছিলেন । ' এর প্রেক্ষিতে মতিয়া চৌধুরী বলেন , প্রথম বারের মতো তামাকের উপর রপ্তানি শুল্ক আরোপ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ( এনবিআর ) তাদের একক সিদ্ধান্তে ২০ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নেয় । এনবিআর আরোপিত কাঁচা তামাকের উপর ১০ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার করা সমীচিন হবে কিনা , সে বিষয়ে মতামতের জন্য যথারীতি কৃষি মন্ত্রণালয়ে ২৫ জানুয়ারি চিঠি পাঠায় । চিঠিটি এসেছিল একজন সিনিয়র সহকারী সচিব বরাবর । পরে সেই চিঠি সচিব পর্যন্ত আসে । কৃষি মন্ত্রণালয় আলোচনা সাপেক্ষে তামাকের উপর আপাতত কিছু কর প্রত্যাহারের সুপারিশ করে । এটি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের স্বাক্ষরের পর সর্বশেষ সচিবের স্বাক্ষর শেষে নথি আমার উপর উপস্থাপিত হয় । গত ২৮ এপ্রিল আমি নথিতে স্বাক্ষর করি । তিনি বলেন , এখানে আমার যে ক্রটি হয়েছে তা হচ্ছে , অনেক ফাইলের ভিড়ে আমি একের পর এক স্বাক্ষর করি । তার মধ্যে ওই নথিটিও স্বাক্ষর হয়ে যায় । কিন্তু সে খবর পত্রিকায় ছাপা হয়েছে যে , তামাকের শুল্কহার কমাতে আমি অর্থমন্ত্রীকে অনুরোধ করে চিঠি দিয়েছি সেটা ' স্বগর্ভ ' ও ' অসত্য ' । ভবিষ্যতে তারা এ ধরনের অসত্য তথ্য পরিবেশন করবেন না । এটুকু তাদের প্রতি অনুরোধ রইল । মতিয়া বলেন , আমার বক্তব্য তাদের পত্রিকা যাই লেখুক না কেন , সত্য স্বীকারে আমি যে পিছপা নই তা আগামীতে দেশবাসীর কাছে প্রতিষ্ঠিত হবে । ' তিনি বলেন , কাজের ব্যস্ততায় , বেখেয়ালে আমি যে নোটে স্বাক্ষর করেছি এবং সচেতনভাবে আমি তামাকের উপর শুল্ক হ্রাসের পক্ষে মত দিতাম না এবং দেই নাই , তা আমি মন্ত্রিপরিষদ বৈঠকে ' মেনশন ' ( উদ্দেশ্য ) করেছি । তবে আমি পত্রিকাটিকে ধন্যবাদ জানাই যে ভবিষ্যতে আমার কাজের ক্ষেত্রে আরো সর্তক হওয়ার জন্য তারা সহায়তা করেছেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এসকে / এইচএফ / এমএইচ / ১২ . ৫৫ঘ . )
৭ . এইবার পিসি রির্স্টাট নেওয়ার সময় প্রথম ছবিটির স্ক্রীনটি আসলে কোন কিছু প্রেস করার দরকার হবে না বা আপনাকে কিছুই করতে হবে না । এক্সপি বুট স্ক্রীন আসবে একটু পর । বুট স্ক্রীন থেকে সরাসরি আপনাকে নিচের স্ক্রীনে নিয়ে যাবে । এখানেও কিছু করতে হবে । শুধু অপেক্ষা করুন । ছবি - ৭
দ্রুততার সাথে গেরিলারা উঠে পড়লেন গাড়িতে । পাকিদের কিছু বুঝে উঠার আগেই গাড়িটি ঘটনাস্থল থেকে অনেকদূরে চলে যায় ।
ঠিক কি সমস্যা হচ্ছে একটু বিস্তারিত জানাবেন প্লীজ । কয়েকভাবে বাংলা কীবোর্ড সচল করা যায় । যেমন কমেন্ট এরিয়ার ঠিক নিচে সর্বডানের বোতামটি ক্লিক করে বাংলা এবং ইংরেজী কীবোর্ড সচল করা যায় । বাংলা সচল হলে এর পর যে কোন একটি বাংলা কীবোর্ড এর বোতাম ক্লিক করলেই সে কীবোর্ডটি সচল হবে । বিকল্পভাবে , আপনি যদি উবুন্তু ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে ctrl + space চেপে বাংলা এবং ইংরেজীর মধ্যে কীবোর্ডের আউটপুট পরিবর্তন করে নেয়া যায় । কিন্তু তার আগে , উবুন্তুতে বাংলার জন্য প্রয়োজনীয় সেটাপ করে নিতে হবে । এখানে এবং এখানে ধাপগুলো দেয়া আছে । আশা করি এতে সমস্যার সমাধান হবে । নাহলে ইমেইলে জানাতে দ্বিধা করবেন না । ধন্যবাদ ।
ইচ্ছে থাকা সত্যেও বৃদ্ধা ছখিনা এখন নিয়মিত নামাজ পড়তে পারছে না , পারছে না রোজা রাখতে । এক কাপড়ে প্রায় মাসের পর মাস কাটাচ্ছেন । নানা রোগে আক্রান্ত এই বৃদ্ধ ধর্ম ও সামাজিক কাজে অক্ষম হয়ে বেচে থাকার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে । বেঁচে থাকার কোনো ইচ্ছে তার নেই ।
নিজের এবং জাতির মূল্যবান সাড়ে ২২ মিনিট অপচয় করার অপরাধে আপ্নেরে মাইনাস ! !
কয়েকদিন আগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছেন , সরকার ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করবে না । প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যে আওয়ামী লীগসহ বাম ঘরানার রাজনীতিবিদরা রীতিমত বিস্মিত হয়ে পড়েন । কিন্তু আদালতের রায়ের মাধ্যমে ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়ার পর এখন অনেকেই বলছেন , প্রধানমন্ত্রী আসলে আগে থেকেই জানতেন যে , ধর্মীয় রাজনীতি আদালতের মাধ্যমে নিষিদ্ধ হচ্ছে । উনি যাতে বলতে পারেন যে , আমরা তো ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে চাইনি , এটা তো করেছে আদালত - এ জন্যই তিনি আগেভাগে উল্লিখিত মন্তব্য করেছেন । আমার দেশ পত্রিকা বন্ধের সময়ও মন্ত্রীরা বলেছিলেন , সরকার আমার দেশ বন্ধ করেনি , এটা করেছে আদালত ।
( ২ ) এই ধারার বিধান সাপেক্ষে , বোর্ডের সভার কার্যধারা প্রবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হইবে ৷
আইটি পার্ক স্থাপনের কাজ দ্রুত এগোচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী
' পৃথিবী আজ গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে । বাংলাদেশও এ ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল অনেক দেশের তুলনায় এগিয়ে গেছে । আগামী মাস থেকে ল্যাপটপ কম্পিউটার উৎপাদনে যাবে বাংলাদেশ । এতে করে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ কিনতে পারবে মানুষ । ' পরিবেশ ও বন প্রতিমন্ত্রী হাছান মাহমুদ চট্টগ্রামের সার্কিট হাউস মিলনায়তনে গতকাল শনিবার সাংবাদিকদের জন্য ডিজিটাল বাংলাদেশবিষয়ক একটি কর্মশালায় এ কথা বলেন । প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন ( এটুআই ) প্রকল্পের সহযোগিতায় কর্মশালার আয়োজন করে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা ( বাসস ) । কর্মশালায় ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে বলেন এটুআই জাতীয় প্রকল্পের পরিচালক মো . নজরুল ইসলাম । বাসসের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অধিবেশনে স্বাগত বক্তব্য দেন সংস্থার নগর সম্পাদক অজিত কুমার সরকার । অতিথি বক্তা ছিলেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ফয়েজ আহমদ । অধিবেশনে বিশেষজ্ঞ অভিমত দেন ভোরের কাগজ - এর সম্পাদক শ্যামল দত্ত ও বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের ( পিআইবি ) মহাপরিচালক দুলাল চন্দ্র বিশ্বাস । কর্মশালায় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের ৩৫ জন প্রতিনিধি অংশ নেন । http : / / www . prothom - alo . com / detail / date / . . . ews / 154272
সুসলরাজ রঘুনাথ সিংহ মাধবপুর ছোট পাহাড়ের উপর একটি শিব মন্দির স্থাপন করেছিলেন । সে মন্দিরটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়ে গেছে । তবে মাধবপুরের সেই পাহাড়ে এখন পর্যন্ত অসংখ্য ভগ্নইট পাওয়া যায় । সুসল জমিদার বাড়ির শেষ অস্তিত্বও এখন বিলীন । ষোড়শ শতাব্দির প্রথম ভাগে সুসল রাজ জানকি নাথ মল্লিক এক বিশাল পুকুর খনন করেছিলেন । সে পুকুর স্থানীয় ভাবে কমলারাণী দীঘি নামে খ্যাত । একটি মাত্র পাড় ছাড়া কমলারাণীর দীঘির আর কোন চিহৃ নেই । কালে ভরাট হয়ে গেছে । সুসল রাজ পরিবারের প্রথম পুরুষ সুমেস্বর পাঠক একটি দশভূজা মন্দির স্থাপন করেছিলেন । সে মন্দিরটি কোথায় নির্মিত হয়েছিল তা এখন আর কেউ বলতে পারেন না । পূর্বধলার জমিদার বাড়ি ও পাগল পন্থি
সাইকো নাকি ? ইচ্ছামত পেইন কিলার খাওয়া যতসম্ভব পরিহার করা উচিৎ , অন্যান্য ছোট খাট সাইড ইফেক্ট এর পাশাপাশি , পেইন কিলার কিডনী ড্যামেজ করে , একদুই দিনে কিছু হবেনা . . . কিন্তু যারা নিয়মিত খায় , তাদের কিডনীর জন্য দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছে । পেইনকিলার অবশ্যই ভরা পেটে খেতে হবে । খাওয়া ২ / ১ মিনিট পরে খাওয়াটাই সবচে ভাল ।
নিউজ ডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ' টেলেন্টমেনিয়া ' চেক প্রজাতন্ত্রের একটি জনপ্রিয় টেলিভিশন বিনোদন অনুষ্ঠান । অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার হয় চেক প্রজাতন্ত্র এবং স্লোভাকিয়ায় । অনুষ্ঠানটির উপস্থাপক লিওজ মেরিজ । আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে একজন জনপ্রিয় উপস্থাপক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে সে । সম্প্রতি তিনি দর্শকের সাথে বাজি ধরেছিলেন , প্রখ্যাত সঙ্গীত তারকা লেডি গাগাকে তিনি চুম্বন করবেন । লেডি গাগা বর্তমানে বাস করছেন চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগে । কথা ছিলো বাজিতে তিনি হারলে মাংসের পোশাক পড়ে অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করবেন । তাও আবার যেনো তেনো মাংসের পোশাক পরলে হবে না । তাকে পরতে হবে লেডি গাগার মতো পোশাক , যা তিনি গত সেপ্টেম্বরে এমটিভির ' ভিডিও মিউজিক এ্যাওয়ার্ড ' অনুষ্ঠানে পরেছিলেন । পোশাকটির ডিজাইন করেছিলেন ফ্রান্স ফারনেনডাজ । আর এটি মাংস দিয়ে তৈরি । লিওজ মেরিজ গাগাকে চুম্বন করতে পারেননি । তাই তিনি ২৩ নভেম্বর মঙ্গলবার অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন ৪৪ পাউন্ডের কাঁচা গরুর মাংসের পোশাক পরে । পোশাকের সাথে সাথে তার পরনের জুতাও ছিলো মাংসের । মঞ্চে মেরিজে জন্য একটি ভাল্লুক রাখা হয়েছিল । ভাল্লুকটি অবশ্য মাংসের পোশাকের প্রতি কোনও আগ্রহ প্রকাশ করেনি । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এসআরএস / এসএকে .
আমার মোবাইল বিষয়ক টপিকগুলোতে আপনাদের আশাতীত সাড়া পেয়ে আমি খুব উৎসাহিত । আমি চাই আপনারা ছোটখাট সমস্যাগুলো যাতে নিজেরাই সারাতে পারেন । মোবাইল যেহেতু একটি ইলেকট্রিনিক্স ডিভাইস এবং এটি র্বতমানে প্রায় সবারই নিত্য প্রয়োজনীয় বস্তুতে পরিণত হয়েছে । যেহেতু নিত্য প্রয়োজনীয় তাই ব্যবহার হয় অত্যন্ত বেশি স্বভাবতই এটির সমস্যাও বেশি । আবার সমস্যা বেশি বলে সমাধানও সহজ । আমি আমার টপিকে কোন জটিল এবং কঠিন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবোনা । শুধুমাত্র কমন সমস্যাগুলোই আমার টার্গেট এবং যথাসম্ভব সহজভাবে আপনাদেরকে বুঝাতে চেষ্টা করব । আমার টপিকগুলো থেকে যদি আপনারা সামান্য উপকার পান তবে আমি স্বার্থক । আমরা যারা মোবাইল ব্যবহার করি তারা প্রত্যকেই একটা কমন সমস্যায় পরি তাহল , আপনি কাউকে ফোন করেছেন , হঠাৎ করে দেখা গেল অপর প্রান্ত থেকে শুধু হ্যালো হ্যালো করছে । আপনি যাই বলেন সে শুনতে পাচ্ছেনা । এখন চোখ বুজে বলে দেয়া যায় আপনার সেটের মাইক্রোফোনের কোন সমস্যা হয়েছে । কিভাবে বুঝবেন মাইক্রফোনটি খারাপ ? ( ক ) আপনার কথা অপর প্রান্ত শুনতে পাচ্ছেনা । ( হেডফোন ব্যবহার করলে ঠিকই কাজ হয় ) ( খ ) অপর প্রান্ত শুনতে পাচ্ছে কিন্তু আপনাকে এত জোরে বলতে হচ্ছে যে আপনার আওয়াজ সরাসরি পৌঁছে যাবার কথা । ( গ ) নোকিয়া সেটগুলোতে হেলিকপ্টারের মতো আওয়াজ হতে পারে । ( উভয় দিকে ) এখন সেটটি খুলে ছোট্ট এই পার্টসটি চেঞ্জ করে দিলেই আপনার সমস্যা আর থাকবেনা । তার আগে একটু ধারনা নেই মোবাইলের কোন জায়গায় মাইক্রোফোনটি থাকে । সাধারনত সব সেটেই মাইক্রোফোন নামক পার্টসটি সেটের নীচের দিকে থাকে । খেয়াল করে দেখবেন কিছু কিছু সেটের নীচের দিকে খুব ছোট একটা ছিদ্র থাকে । ছবি ০১
জাহিদ বলেছেন : কোন নীতিমালা মানি নাই , সেটি জানালে ধন্য হবো । কিছুটা স্বচ্ছতা রাখুন । যখন বলবেন , নীতিমালা মানি নাই , তখন কেন বলেন না যে , কোন নীতিমালা মানেন নাই ।
জাহাঙ্গীর হোসেন অত্যাধুনিক ট্রেনে চড়ে এখন বার্লিন থেকে মস্কো কিংবা লন্ডন থেকে লিসবন প্রাত্যাহিক যাতায়াত করে ইউরোপবাসীরা । টিকেট কাটে ' এসএমএস ' কিংবা ' অনলাইনে ' যত্রতত্র অনেকটা মোবাইল রিচার্জের মত । জেনে আনন্দিত হই , বিশ্বের অনেক আধুনিক শহরের মত ঢাকার সাথে কোলকাতার ট্রেন চালু হবে সরাসরি , যা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ভারত - পাকিস্তান বৈরিতার কারণে অনেকদিন আগে । অবশেষে স্বপ্নের ট্রেন চালু [ . . . ]
এবারের টিপগুলো পাঠিয়েছেন আবদুল জলিল , আবুল হাসেম ও মো : ময়নুদ্দীন আহমেদ ।
টেকনোলজি টুডে : সিটি ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের বর্তমান অবস্থা কেমন ? নওশী মতিন : আমাদের সিটি ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স ডিপার্টমেন্ট ইতোমধ্যে অনেক মেধাবী মুখের উপহার দিয়েছে - তার মধ্যে তরিকুল এবং নোমান - এর নাম উল্লেখ করা যায় । তাছাড়া বাংলাদেশের অনেক বড় বড় কোম্পানিতে জব করছে আমাদের এখান থেকে গ্রাজুয়েট করা শিক্ষার্থীরা । দেশের বাইরেও উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করতে গিয়েছে কয়েকজন । এতে বুঝতেই পারছেন আমরা এগিয়ে যাচ্ছি । তাছাড়া আমাদের সমৃদ্ধ কম্পিউটার ল্যাব , লাইব্রেরী রয়েছে । আমরা প্র্যাকটিক্যাল বিষয়ের দিকে নজর দেই বেশি ।
মাথার চুল দেহের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে । শরীরের পুষ্টির অবস্থাও নির্দেশ করে চুল । মাথা ভর্তি ঝাঁকড়া চুল রোদ থেকে মাথার ত্বককেও হেফাজত করে । এমন চুলের যত্ন নেয়া অতীব জরুরি । যত্নের অভাবে চুলে ও মাথায় দেখা দিতে পারে খুসকি , উকুনসহ নানান সমস্যা । চুলের জন্য চাই পুষ্টিকর খাবার এবং সঠিক পরিচর্যা । পুষ্টিকর খাবার : পুষ্টিকর খবার চুলের গোড়া বৃদ্ধিতে সহায়ক । সুন্দর সতেজ চুলের জন্য চাই আমিষ । আমিষ পেতে পারি মাছ , মাংস , ডিম , দুধ , সিমের বিচি , ইত্যাদি থেকে । ভিটামিন এ , বি , সি , ই - এসব প্রয়োজন চুলের স্বাভাবিকতার জন্য । ত্বকের সিবেসিয়াস গ্রন্থি থেকে মাথার ত্বকে তেলতেলে সিবাম তৈরিতে ভিটামিন এ সহায়ক । সিবাম ত্বককে রাখে মসৃণ । চুলকে করে আর্দ্র ও উজ্জ্বল । গাজর , পালং শাক , রঙিন ফল , ডিমের কুসুম - এসব ভিটামি এ - এর উত্স । বায়োটিন , ভিটামিন বি ৬ এবং ভিটামিন বি ১২ দরকার সতেজ চুলের জন্য । কেরাটিন তৈরিতে সহায়তা করে বায়োটিন । ফলে চুল পড়া ও চুল পাকা প্রতিরোধ হয় অনেকটা । চুল পড়া প্রতিরোধে সহায়তা করে ভিটামিন বি ৬ ও বি ১২ । মাথার ত্বকে রক্ত সরবরাহও বৃদ্ধি করে এসব ভিটামিন । ফলমূল , শাক সবজি , ডিম , দুধ , মাছ , মাংস থেকে পেতে পারি এসব ভিটামিন । ভিটামিন সি পাব টক ফলমূল , লেবু , কমলা , আমলকি , আনারস , পেয়ারা , জাম্বুরা , কাঁচামরিচ - এসব থেকে । ভিটামিন ই মাথার ত্বকে রক্ত সরবরাহ বাড়ায় । বাড়ায় চুলের বৃদ্ধিও । সবুজ শাক সবজি , সয়াবিন তেল - এগুলো ভিটামিন ই - এর উত্স । খাদ্যে লৌহ চুল পড়া প্রতিহত করে । চুলকে রাথে মসৃণ ও উজ্জ্বল । শাকপাতা , কাঁচা কলা , কচু , লিভার , ইত্যাদি লৌহের গুরুত্বপূর্ণ উত্স । পর্যাপ্ত পানি পান করা আবশ্যক চুলের জন্য । এতে চুল পাবে প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা ও পুষ্টি । সঠিক পরিচর্যা : ০০ বেশিক্ষণ রৌদ্রে থাকা ঠিক নয় । এতে চুল হয়ে যাবে রুক্ষ । ০০ সপ্তাহে অন্তত একদিন মাথায় তেল দিয়ে ভালভাবে মেসেজ করতে হবে । তাহলে মাথার ত্বক ও চুলের গোড়ায় রক্ত সরবরাহ বাড়বে । চুল হবে কুচকুচে , সতেজ । ০০ সপ্তাহে দুই / তিন দিন চুলে শ্যাম্পু করা প্রয়োজন । শ্যাম্পু করার পর হেয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করা ভাল । এতে চুল আঁঁচড়ানো সহজ হয় । চুল ভাঙে কম , ছিঁড়ে কম । ০০ গোসলের পর স্বাভাবিক ভাবে চুল শুকিয়ে নিতে হবে । তোয়ালে বা গামছায় চেপে বা মুড়িয়ে শুকিয়ে নেওয়া যেতে পারে । হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকালে চুল ভেঙে যেতে পারে এবং চুলের আগা ফেটে যেতে পারে । ০০ নিয়মিত চুল আঁঁচড়ানো বা ব্রাশ করা প্রয়োজন । চুল আঁঁচড়ালে মাথার ত্বকের তেলতেলে সিবাম চুলেও বিসতৃত হয় । চুল থাকে আর্দ্র ও উজ্জ্বল । তবে ভেজা চুল আঁঁচড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে । ভেজা চুল আঁঁচড়ালে চুল ভেঙে যেতে পারে । চুল আঁঁচড়াতে বা ব্রাশ করতে হবে ঘন ঘন । রাতে বিছানায় যাবার আগে চুল আঁঁচড়ানোর অভ্যাস করতে হবে । ব্রাশ করতে হবে বিভিন্ন দিকে । এতে মাথার ত্বক ও চুলের গোড়া মেসেজ পায় । রক্ত সরবরাহ বাড়ে । ০০ মাথার ত্বকে খুসিক বা অন্য কোন অসুখ থাকলে চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে । ০০ ছয় থেকে আট সপ্তাহ পর পর চুল ছেঁটে নিতে হবে । এতে চুলের আগা ফাটা প্রতিরোধ হবে । আর ফাটা অংশ তো ছেঁটে ফেলা হবেই । ডাঃ মোঃ শহীদুল্লাহ্ বিভাগীয় প্রধান , কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগ কমিউনিটি বেজড্ মেডিকেল কলেজ , ময়মনসিংহ ।
" তাঁকেই ' মা ' বলে ডাকা হচ্ছে । ' মা ' বড় ভালবাসার জিনিস কিনা । ঈশ্বরকে ভালবাসতে পারলেই তাঁকে পাওয়া যায় । ভাব , ভক্তি , ভালবাসা আর বিশ্বাস । আর একটা গান শোনঃ
দুহাতে কাগজ ছেঁড়ার শৈশবের আনন্দের কথা স্পষ্ট মনে আছে । দাদা নানা জায়গা থেকে কাগজ নিয়ে আসতেন । খবরের কাগজে অনেক মানুষের মুখ থাকত । কাগজ ছিঁড়তে ছিঁড়তে একদিন হাতে কলম চলে এল । খবরের কাগজের সেই মানুষগুলোর সঙ্গে তামাশা করার খেয়ালি চাপল । মনে হল ছবিগুলো কিভাবে বদলে ফেলা যায় কলমের দাগে । মকবুল গোঁফহীন মানুষে গোঁফ এঁকে আর দাড়িহীন মানুষের মুখে দাড়ি এঁকে অতি শৈশবেই চিত্রকলার খেয়ালে মেতে ছিলেন ।
বিএনপির ডাকা হরতাল যত না ছিল কঠোর , তার চেয়ে বেশি কঠোর ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের পুলিশ । সরকারের ওপর মহল বলে কথা ! বিএনপি শাসনামলে যা হয়েছে , তার চেয়ে কয়েক ডিগ্রি বেশিই ছিল পুলিশি অভিযান । এবার যোগ হয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত । একদিকে পুলিশ ধরছে , আরেকদিকে আদালত সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠাচ্ছেন । পথেই গ্রেফতার , পথেই সাজা । দেশের রাজনীতির আন্দোলনে এ এক নতুন মাত্রা । বিএনপি দাবি করেছে ৩৬ ঘণ্টা হরতালের প্রথম দিনে ঢাকায় দলের সাবেক দুই মন্ত্রীসহ সাড়ে ৭০০ নেতা - কর্মী সারা দেশে আটক ও গ্রেফতার হয়েছেন । মারমুখী পুলিশের বেপরোয়া লাঠিচার্জে শতাধিক নেতা - কর্মী আহত হয়েছেন । ঘরে বসে টেলিভিশনের পর্দায় পুলিশি নির্যাতনের দৃশ্য যারা দেখেছেন , তারা শিউরে উঠেছেন । ভ্রাম্যমাণ আদালতের সাজা পেয়েছেন সারা দেশে ৪১ নেতা - কর্মী । সরকারের এই দমননীতির কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শাসকদের দিকে আঙ্গুল তুলে বলেছেন , এ জন্য আগামীতে তারা ৭২ ঘণ্টা এমনকি ৭ দিনের লাগাতার হরতাল কর্মসূচি দেবেন ।
" সুখের সময় ছুরে ফেলে আমি ছুটে এলাম বন্ধু আছি আজও আমি বন্ধু যেমন ছিলাম "
কালবেলা বলেছেন : অবশ্যই রাজনৈতিক ভাবে সচেতনতা দরকার তবে ব্লগিং এর নামে নোংড়ামো ভালো লাগে না ।
আমরা ওয়েবে নিয়মিত । যখনি কোন ভালো সাইট দেখি আমরা তার লিংক দিয়ে দেই ।
বাংলাদেশের মাটিতে স্বপ্নের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আসর বসতে যাচ্ছে । ক্রিকেটের এই মহাযজ্ঞ শুরু হতে আর মাত্র হাতেগোনা ৩৮ দিন বাকি । আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বকাপ মাঠে গড়াবে ১৯শে ফেব্রুয়ারি । তবে এর আগেই অর্থাৎ ১৬ই . . . [ বিস্তারিত ]
প্রজন্ম ফোরাম » অভ্যর্থনা কক্ষ » প্রজন্মতে চলে এলাম
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১১২তম জন্মবার্ষিকী আজ ( ^ _ ^ ) বিদ্রোহী কবি - সাম্যের কবি - স্বাধীনতার কবি - অন্যায় অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কবি - একমাত্র অসাম্প্রদায়িক কবি - অসাম্প্রদায়িক হবার
লেখক বলেছেন : দেখপো না ? শশ্যাঙ্ক আমার দেখা সেরা ছবিগুলোর একটা ।
ভিটামিন ডি : ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম বিপাকের জন্য অনেক জরুরী কাজ করে । এটা আপনার পরিপাচন প্রক্রিয়া এবং কিড্নী থেকে ক্যালসিয়াম শোষন করতে সাহায্য করে এবং শারীরিক উপাদান ও রক্তে সেটা উপলভ্য করে । এটা আপনার হাড়ে ক্যালসিয়াম ডিপোজিশনেও সাহায্য করে ।
আসুন সকলে মিলে বখাটেদের প্রতিহত করি , দেশের কোনায় কোনায় সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলি ।
আমরা এর আগে জেনেছি পাপি লিনাক্সে কিভাবে ফন্ট ইনস্টল ( Font Install ) করতে হয় । ইউনিকোড ( Unicode ) বা আসকি ( ASCII ) যেকোন রকমের ফন্ট এই পদ্ধতিতে Puppy Linux এ ইনস্টল করে নিন । বাংলা ব্লগ বা ওয়েবসাইটগুলো ( Bangla Blog or Bangla Website ) পরিষ্কারভাবে দেখতে পারলে বুঝতে পারবেন আপনার সিস্টেমে ( System ) সঠিকভাবে ফন্টগুলি ইনস্টল করা হয়েছে । আজ আমরা জানবো কিভাবে Puppy linux এ বাংলা লেখা যায় তার পদ্ধতি । অন্যান্য লিনাক্সের ( Linux ) মতো পাপি লিনাক্সেও SCIM ব্যবহার করে ইউনিকোড বাংলা লিখতে পারেন । UNIJOY পদ্ধতিতে বাংলা লেখার জন্য এই মুহূর্ত পর্যন্ত SCIM এর কোন বিকল্প অনলাইনে আসেনি । তাই আমাদেরকেও SCIM এর উপর নির্ভর করতে হবে । BanglaHelp
হুজুরে আলা গুলগুলিয়া খুনকি তাজিম দরদরিয়া মক্কার ইমাম আম্মাবাদ বইনবাদ ভাইবাদ
পোষ্ট করেছেন : ৪১ টি মন্তব্য করেছেন : ৫৬১ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৬ মাস ২৫ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ২৭৭৫ বার
কার ভাই সিনেমার সহকারী পরিচালক হইছে , আপনার কথাটা বুঝলাম না ?
বিদগ্ধ মাটির চৌচির অন্তর তলে কোষে কোষে বয়ে চলে জলের ধারা আকাশমনিরা তৃপ্তির ঢেকুর তোলে দীঘল শিকড়ের কৃপায় পলির উত্তাপে জ্বলে শস্যবতী মাঠ চারিদিকে হাহাকার মেঘহীন আকাশে পাখা ঝাপটায় তৃষ্ণার্ত চাতক জল ফেলে তোষামোদি করে পোষা ময়না পোয়াতি ব্যাগের ভারে কুঁজো হয় আমলার ভৃত্য বাতাস বিব্রত হয় পোলাও কোর্তার গন্ধে সকিনার উনুনে কাঠখড়ি অকাতরে ঘুমায় বৈষম্যের আগুনে পোড়ে মানবতা । সতর্কতা
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন মেজর , যিনি পরবর্তীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান এবং রাষ্টপতি হয়েছিলেন । যাকে ২৭ মার্চ ১৯৭১ সালের আগে তার ব্যারাক ও পরিবারের বাইরে কাক - পক্ষীও চিনতো না ! ২৭ এ মার্চ ১৯৭১ এ , ততকালীন আওয়ামী লীগ এর চট্টগ্রাম জেলার সাধারন সম্পাদক মোঃ হান্নানসহ স্থানীয় নেতারা মেজর জিয়াকে দিয়ে জোরপূর্বক বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করান । জিয়া যদি একবারের জন্য তখন বুঝতে পারতো এর মাধ্যমে তিনি ইতিহাসের পাতায় স্থান পাবেন তাহলে তিনি সেচ্ছায় ঘোষণা দিতেন । ঘোষণা পাঠ করার পরোও তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর যুদ্ধ রসদ খালাস করতে যান কিন্তু তার সহকর্মীরা তাকে বোঝাতে সক্ষম হন এখন পাকি সেনারা জানে আপনি তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন , তারাতো আর এটা জানেনা যে আপনাকে দিয়ে জোর পূর্বক ঘোষণা পত্র পাঠ করানো হয়েছে । আপনাকে দেখার সাথে সাথে পাক সেনারা মেরে ফেলবে । এখন যুদ্ধ করা ছাড়া বিকল্প নাই । কোন উপায় না পেয়ে আমাদের মেজর সাহেব ইন্ডিয়ায় মুক্তযোদ্ধাদের কেম্পে ( মেলাঘর ) আসেন । কেম্পে এসে তিনি অবাক হযে যান , সবাই তাকে ঘোষনা পত্র পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ এবং প্রশংসা করছে । সেই সুবাদে তাকে ১১ নং সেক্টর কমান্ডার বানানো হয় । কিন্তু আজ পর্যন্ত তার সম্মুখ যুদ্ধের বিবরন পাই নি , যদি কেউ যেনে থাকেন , দয়াকরে জানাবেন । যুদ্ধ চলা অবস্থায় আমাদের মেজর সাহেব কে ৩ বার সতর্ক মূলক বকাঝকা করেন জেনারেল ওসমানী । পরবর্তীতে ১১ নং সেক্টর কমান্ডার থেকে তাকে প্রত্যাহার করা হয় । মেজর সাহেব অপমান সহ্য করতে না পেরে গঠন করলেন জেড ফোর্স । কোন বিতর্ক যেন যুদ্ধের মাঠে না আসে তাই জেনারেল ওসমানী " কে " এবং " এস " ফোর্স নামে দুটি বাহিনী গঠন করেন । এই হল মেজর জিয়ার ১৯৭১ সালের ইতিহাস । দেশ স্বাধীন হবার পর মেজর জিয়া তার স্তী বেগম জিয়াকে গ্রহণ করতে চান নি । কারন ছিল যুদ্ধ চলা অবস্থায় জিয়া তার একজন বিশস্ত সেনাকে ক্যান্টনম্যান্টে পাঠিয়েছিলেন তার স্তী কে নিয়ে আসার জন্য । মেডাম আসেন তো নাই , উল্টা সেই সেনাকে বলেছিল , তোমার স্যার যুদ্ধের ময়দানে আমাকে কতটুকু নিরাপত্তা দিতে পারবে ? তাকে বলে দিও আমি এখানে ভালো আছি । পাক সেনাদের বর্বরতায় যেখানে আমাদের ২ লাখ মা - বোন সমভ্রম হারিয়েছে , সেখানে কেন্টনম্যান্টে খালেদা জিয়ার মত একজন সুন্দরী মহিলা নিরাপদ এবং ভালো কিভাবে থাকেন ? বঙ্গবন্ধু জিয়ার হাতে জোর করে খালেদাকে তুলে দিয়েছিল । বঙ্গবন্ধু জিয়াকে বলেছিল , তুই যদি একজন বিরাঙ্গনাকে গ্রহন না করিস , আমি সাধারন মানুষকে বোঝাবো কিভাবে ? আজ থেকে ও আমার মেয়ে । বঙ্গবন্ধু মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বেগম জিয়া তার মেয়ে হিসাবেই ছিলেন এবং আমাদের শহীদ জিয়া বিভিন্ন সুবিধাও ভোগ করেছেন । বঙ্গবন্ধু যতো বড় খারাপ মানুষ হয়ে থাকেন , তিনি তো খালেদা জিয়ার সাথে কোন খারাপি করেন নি বরং আজকের বেগম খালেদা জিয়া কোথায় থাকতেন যদি বঙ্গবন্ধু মেজর সাহেবকে বাধ্য না করতেন তার সাথে সংসার করার জন্য ? একজন বাঙালী মুসলিম নারীর সবচেয়ে বড় সম্পদ তার স্বামী - সংসার । কতো বড় বেঈমান হলে , যেই মানুষটা এতো বড় উপকার করলো তাঁর মৃত্যুতে আনন্দ উত্সব করা যায় ? জিয়া এবং বেগম জিয়া যেই বাকশালকে তাদের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করেন , সেই বাকশালের আন্চলিক শাখায় পদ পাবার জন্য জিয়া তার বেগম কে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর বাসায় যান । বঙ্গবন্ধু তাদের নিরাশ করেন নি এবং মেজর সাহেবও নিষ্ঠার সাথে তার দায়িত্ব পালন করেছেন বাকশাল কায়েম করার জন্য । ১৯৭৫ এ বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার সময় থেকে নিয়ে জিয়া ক্ষমতা গ্রহনের আগ পর্যন্ত দেশে যত অরাজকতা হয়েছে , ফারুক , রশীদ , ডালিমদের সাথে যে তিনিও জরিত তা খুব সহজেই বোঝা যায় , যখন আমরা দেখি ক্ষমতা গ্রহনের সাথে সাথে খুনীদের বিচার করা যাবে না এই মর্মে আইন পাশ করান এবং খুনীদের দূতাবাসে চাকুরী দিয়ে পুরস্কৃত করেন । এক রাতে ১২০০ বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাকে হত্যা করার নজির বিহীন ঘটনাও আমাদের জিয়া করে দেখিয়েছেন । কর্নেল তাহেরের মত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা যিনি জিয়াকে বন্দী অবস্থা থেকে মুক্ত করেন তাকেও ফাসির কাষ্ঠে ঝোলাতে কার্পন্য বোধ করেনি আমাদের জিয়া । চিন্হিত রাজাকার গোলাম আযমকে বাংলাদেশের নাগরিত্ব্য প্রদান করেন এবং অন্যান্যদের দেশের প্রধানমন্ত্রী , মন্ত্রী ও সরকারী আমলা বানিয়ে দিয়ে আমাদের মুক্তির সংগ্রামকে ক্ষমতার জোরে পদদলিত করেন । বাংলাদেশ নামক রাষ্টের জন্ম একা মুসলমান জাতীরা দেয় নি । ১৯৭১ সালে সকল ধর্মবর্ণের মানুষ মিলে একটি দেশের জন্ম দিয়েছিল । সংবিধানে বিসমিল্লাহ শব্দটি যোগ করে ধর্ম ব্যাবসার প্রবর্তকও আমাদের এই মেজর সাহেব । জিয়া মারা যাবার সময় কিছুই নাকি রেখে যান নাই । এই জন্য আমাদের লে . জে . হু . মু . এরশাদ তার ভাবী ও দুই সন্তানের সকল খরচ সরকারী কোষাগার থেকে বহন করেন । তাদের ২টি বাড়ি প্রদান করেন , ইত্যাদি ইত্যাদি । যেই দেশ তারেক এবং কোকো কে পিতার অভাব বুঝতে দেয় নি , বিনিময়ে তারা দেশকে কি দিয়েছে এটা আর নতুন করে বলার প্রয়োজন বোধ করছি না । আর বেগম জিয়া তো এখন ঘটা করে ১৫ই আগস্ট তার জন্মদিন পালন করেন । স্কুলের এবং নিকাহ নামাসহ যদিও তিনি তিনবার জন্মগ্রহন করেছেন । একজন সেনাবাহিনীর মেজর , যার বাবা মার কবর পাকিস্তানের করাচীতে । একজন মীরজাফর পলাশীর প্রান্তরে শুধুমাত্র ক্ষমতার লোভে তার রাজার সাথে বেঈমানী করেছিল । আজ থেকে ২৫৪ বছর আগের সেই মীরজাফরকে আমরা আজো ঘৃণার সাথে মনে করি । একজন জিয়া ও তার পরিবার কি আমাদের এই বাংলাদেশের সাথে মীরজাফরের চেয়ে বেশী বেঈমানী করে নি ? আমার কথাগুলো ব্যাক্তি কেন্দিক , কোন দলকে নিয়ে নয় । বিএনপির একটি শ্লোগান আছে ব্যাক্তির চেয়ে দল বড় , দলের চেয়ে দেশ বড় । আমি রাজনিতী বুঝি না , তবে এতোটুকু বুঝতে পারি বিএনপি এবং আলীগ হচ্ছে মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ । ভাগ্য , চাতুরতা এবং বেঈমানীর কল্যাণে দেশের প্রধান হয়েছিলেন মেজর জিয়া । আজ উপমহাদেশীয় নয় , বাংলাদেশী মীরজাফরের মৃত্যুবার্ষিকীতে আমরা সবাই প্রার্থনা করি সৃষ্টিকর্তা তাকে ক্ষমা করুন এবং তার জিবীত স্ত্রী সন্তানের অন্তরে আমাদের দেশের প্রতি ভালোবাসা দান করুন । আর কোন মীরজাফরের জন্ম যেন বাংলার মাটিতে না হয় ।
চন্দ্রগ্রহণ আমরা জানি পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ , পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে । আবার চাঁদকে সাথে নিয়েই পৃথিবী ঘুরছে সূর্যের চার দিকে । সূর্যকে কেন . . .
আমিও এখন মিন্টু হইলাম ! লিনাক্স মিন্ট ৯ ( ইসাডোরা ) ব্যবহার করে এখন কমেন্ট করছি । এখানে কমেন্টের নিচে ইউনিজয় ট্যাব ক্লিক করে বাংলা লিখছি । এই লিনাক্স ব্যবহার করার সুযোগ পাওয়ার জন্য উন্মাতাল তারুণ্য ভাইকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি । তিনি নিজে আমার ল্যাপিতে ডুয়েল বুট করে দিয়ে গেছেন একটু আগে । এ মুহূর্তে বাংলা লেখার সমস্যায় পড়েছি ফেসবুকে । স্ট্যাটাসে বাংলায় লিখতে পারছি না । কোন উপায় কি জানা আছে কারো ? উইন্ডোজে অভ্র দিয়ে লিখতে পারি । লিনাক্স মিন্ট ইসাডোরা দিয়ে ফেসবুকে বাংলা লিখবো কিভাবে ফোনেটিক ব্যবহার না করে ?
ছোট ছেলে বলেছেন : কিও ভাই আন্নে কি রাগ কইচ্ছেন ক্যান । আন্নে বালা থাইক্কেন আর ঐ যে . . . . . . ছাড়ি দিয়েন বুঝেঝন নি ক্যান ।
শচীনের প্রচুর অর্জনের মধ্যে অপ্রাপ্তি ছিল বিশ্বকাপের শিরোপা । তাও পূর্ণ হল দশম বিশ্বকাপে । ভারত ৬ উইকেটে শ্রীলংকাকে পরাজিত করে দশম বিশ্বকাপে শিরোপা অর্জন করলো । শ্রীলঙ্কার ২৭৪ রানের জবাব দিতে শুরুতেই শেবাগকে হারিয়ে চাপে পড়ে যায় ভারত । প্রথম ওভারে ২ বলেই শেবাগ নেই । এর পড়ে দলীয় ৩১ রানে শচীন ( ১৮ ) নেই । দুটি উইকেটে লাভ করে মালিঙ্গা । প্রচণ্ড চাপে গম্ভীর আর কোহলি দলকে এগিয়ে নিতে থাকে । এরপর আঘাত হানে দিলশান । দলীয় ১১৪ রানে কোহলি ( ৩৫ ) কে ফিরিয়ে দেয় । এরপর গম্ভীরের সাথে যোগ দেয় অধিনায়ক ধোনী । গম্ভীর ক্ল্যাসিক ইনিংস উপহার দিয়ে দুভার্গ্যবশত ৯৭ আউট হন । এরপর ধোনীর সাথে যোগ দেয় যুবরাজ । ধোনী ৯১ ও যুবরাজ ২১ রানে অপরাজিত থেকে বিশ্বকাপের শিরোপা নিশ্চিত করে এর আগে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে চূড়ান্ত খেলায় টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে মাহেলা জয়াবর্ধনের অপরাজিত শতকের সুবাদে ৬ উইকেটে ২৭৪ রান করে শ্রীলঙ্কা । শেষ পর্যন্ত মাহেলা ১০৩ রান করেন । ২২ রানে অপরাজিত থাকেন থিসারা পেরেরা । এছাড়া কুমার সাঙ্গাকারা ৪৮ , তিলকারতে , দিলশান ৩৩ , থিলান সামারাবিরা ২১ ও নুয়ান কুলাসেকারা ৩২ রান করেন । ভারতের বোলারদের মধ্যে ২টি করে উইকেট নেন যুবরাজ সিং ও জহির খান । এ জন্য যুবরাজ দেন ৪৯ রান । জহির ৬০ । বিশ্বকাপের ফাইনালে টস জিতে লঙ্কান অধিনায়ক কুমার সাঙ্গাকারা টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন । উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান উপুল থারাঙ্গা ও তিলকারতে দিলশান । বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় আসর বিশ্বকাপ ফাইনালে প্রথমবারের মত মুখোমুখি হয় এশিয়ার দুইটি দল । ভারতের মুম্বাইয়ে ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারত ও শ্রীলঙ্কার এ ম্যাচ বাংলাদেশ সময় বেলা ৩ টায় শুরু হয় । ভারতীয় দলে পেসার আশিষ নেহরার পরিবর্তে দলে ফিরেছেন পেসার শান্তকুমারান শ্রীশান্ত । আর লঙ্কান দলে ৪টি পরিবর্তন ঘটেছে । বিশ্বসেরা অফ - স্পিনার মুত্তিয়া মুরালিধরনের খেলা নিয়ে সংশয় থাকলেও তিনি খেলছেন । আর আসরে চৌকষ নৈপূণ্য দেখানো অল রাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজ ইনজুরির কারণে খেলতে পারছেন না । তার পরিবর্তে প্রথমবারের মত বিশ্বকাপে খেলছেন পেসার সুরাজ রনদীভ । এছাড়া পেসার থিসারা পেরেরা , চামারা কাপুগেদারা ও নুয়ান কুলাসেকারা দলে ঢুকেছেন । বাদ পড়েছেন অজন্থা মেন্ডিস , চামারা সিলভা ও রঙ্গনা হেরাথ । উভয় দলই ৩ জন স্পেশালিষ্ট পেসার নিয়ে মাঠে নামে । দ্বিতীয়বারের মত শিরোপা অর্জনের জন্য মরিয়া দুই দলই । তাই দুইদলের অধিনায়কই এ ম্যাচে জয়ের ব্যপারে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন । স্বাগতিক দল ভারত অনেকখানি এগিয়ে তাদের মাঠভর্তি স্থানীয় সমর্থন নিয়ে । পরিসংখ্যানেও লঙ্কানদের চেয়ে এগিয়ে তারা । পরস্পরের ১২৮ ম্যাচে তারা ৬৭ - ৫০ ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে লঙ্কানদের তুলনায় । তবে বিশ্বকাপে ৭ বারের মোকাবেলায় ৪ - ২ ব্যবধানে এগিয়ে আছে লঙ্কানরা । কিন্তু উপমহাদেশে ৫৯ - ৪৬ ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে ভারতীয়রা । তবে সর্বশেষ ৫ ওয়ানডে মোকাবেলায় ছিল হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের প্রমাণ । ৫ ম্যাচের ওই সিরিজে লঙ্কানরা জিতে যায় ৩ - ২ ব্যবধানে । এসব থেকে বিশ্ববাসী আঁচ পাচ্ছে আরেকটি টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচের । তাছাড়া বিশ্বক্রিকেট হারাতে যাচ্ছে এ ম্যাচের মধ্য দিয়ে ক্রিকেটের দুই মহাবীরকে । ভারতের ব্যাটিং গ্রেট শচীন টেন্ডুলকারের এটিই শেষ বিশ্বকাপ আর ফাইনাল এ ম্যাচটি হবে লঙ্কান ক্রিকেটের জীবন্ত কিংবদন্তী অফ স্পিনার মুত্তিয়া মুরালিধরনের সর্বশেষ ওয়ানডে ।
আমি সেটাতে ই বিশ্বাসী যে কোয়ালিটিটাই আসল । কিন্তু প্রাইভেট ভার্সিটি গুলোকে সব সময় হেনস্তা করার জন্য কিছু সাংবাদিক যেন রেডি থাকে ।
হাজার হৈলেও তোর বন্ধু মানুষ । ২৮ দিনের রেকর্ড ভুলি নাইরে ভুলি নাই
সুখী মানুষ বলেছেন : কলম খোলা রাখুন আর চালিয়ে যান । আমি ওপরে তাকাতেই দেখি সেতু সিঁড়ির রেলিং ধরে ঝুঁকে আছে । ঝুঁকে থেকেই বলল , আবার আসবেন তো ! আমার ভেতরকার বুকচাপা ভাবটা কেটে যায় । সত্যি পৃথিবীতে এখনও সুসময় চলছে । বর্ষায় বৃষ্টি হয় , বসন্তে ফুল ফোটে । প্রেমিক আজো প্রেমিকার অপেক্ষায় প্রতিক্ষার প্রহর গোনে । ভালোবাসে । সুন্দর সমাপ্তি ।
জীবন শুধুই কি কষ্টের এর মাঝে বয়ে যায় অনেক সুখের হাওয়া . ছোট পরিসরে ভালই লিখেছ .
রবীন্দ্রনাথের সাথে হাসান রাজার ব্যক্তিগত পরিচয় কখনও হয়নি বোধহয় । সেরকম কোনও তথ্য নেই । যদিও পরিচয় হতে পারত । হাসান রাজা রবীন্দ্রনাথের থেকে মাত্র সাত বছরের বড় , তিনি বেঁচে ছিলেন ১৯২২ সাল পর্যন্ত । অবশ্য তার পরিচয় তখনও সীমাবদ্ধ ছিল সিলেটের একটি ছোট গন্ডির মধ্যে । তার গানের সংগ্রহ হাসান উদাস ছাপা হয়েছিল ১৯১৪ সালে । সে বই যে রবীন্দ্রনাথের চোখে পড়েনি , তার প্রমাণ আছে ।
আপনি ভালো বলেছেন । স্বপ্ন অনেক দেখেছি এবং ঘুম থেকে উঠতে হবে ।
বলিউডে শাহরুখের ইমেজ গড়ে উঠেছে রোমান্টিক হিরো হিসেবে । অবশ্য অ্যাকশন বা কমেডিতেও তিনি প্রমাণ করেছেন নিজেকে । এবার ' রা ওয়ান ' ছবিতে এমন একটি চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে , যেখানে শাহরুখ ক্ষীপ্র ও দুর্র্ধষ । ' রোবট ' ছবিতে রজনীকান্ত আর ' কৃশ ' ছবিতে হৃত্বিককে যে ভঙ্গিমায় দেখা গেছে কিং খানকে এখানে সেই ভঙ্গিতেই দেখা যাবে । গাড়িকে শূণ্যে ভাসানো , আকাশ ছোঁয়া ভবন থেকে শূণ্যে লাফ দেওয়া , চলন্ত গাড়িকে দৌড়ে ধাওয়া করার মতো বহু অ্যাকশন - ফ্যান্টাসি দৃশ্যে শাহরুখ অভিনয় করেছেন তার নতুন ছবিতে । কিং খানের ভক্তদের জন্য আরো সুসংবাদ যে , ' রা ওয়ান ' ছবিতে শাহরুখকে একেবারেই নিউ লুকে দেখা যাবে । সম্প্রতি ছবিটির ট্রেলর প্রচার শুরু হওয়ার পর পরই শুরু হয়ে গেছে আলোচনার ঝড় । শাহরুখ নিজেও ছবিটি নিয়ে ভীষণ আশাবাদী । পরিচালক অনুভব সিনহা তার বিগ বাজেটের ছবি ' রা ওয়ান ' - এর বানিজ্যিক সফলতা নিয়ে আগাম ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন । তিনি বলেন , শাহরুখ ভক্তদের জন্য এটি একটি বহু প্রত্যাশিত ছবি । তাই এটি যে বক্স অফিস কাঁপিয়ে দেবে তাতে কোনোই সন্দেহ নেই । ' রা ওয়ান ' ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে আগামী ২৬ অক্টোবর ।
সেভেনথ গ্রেডে পড়ার সময় পেন্সিলের বিজ্ঞাপনে মডেল হয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া যা ঐ বয়সেই তাকে বেশ পরিচিতি এনে দিয়েছিলো । নাইনথ গ্রেডে পড়ার সময় তিনি একদিন এক গ্রোসারি শপে কেনাকাটা করতে গিয়েছিলেন মা বৃন্দা রাইয়ের সঙ্গে । হঠাৎ পেছন দিক থেকে কাঁধে কারও স্নেহমাখা হাতের স্পর্শ পেয়ে ঐশ্বরিয়া ফিরে তাকিয়ে দেখেন হিন্দি সিনেমার জীবন্ত কিংবদন্তী অভিনেত্রী রেখাকে । মডেলিংয়ের সুবাদে তাকে সেদিন ঠিকই চিনেছিলেন রেখা ।
এ বিষয়ে ইসলামাবাদে বাংলাদেশের তৎকালীন উপ - হাইকমিশনার সমকালকে গতকাল শুক্রবার বলেন , ' ' ঘটনাটি সঠিক । আমাকে ডেকে নিয়ে পাকিস্তান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছিলেন গুলশানে যে দুটি সড়ক মুক্তিযোদ্ধাদের নামে করা হয়েছে তা ' উদ্দেশ্যমূলক এবং উস্কানিমূলক ' । আমি বলেছি ২০০৭ সাল থেকে ঢাকা শহরের বিভিন্ন সড়কের নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে নামকরণ করা হচ্ছে । এরই অংশ হিসেবে গুলশানে সড়ক দুটির নামকরণ করা হয়েছে । এর পেছনে অন্য কোনো কারণ নেই । ' '
বদলা নেয়ার প্ল্যানিং কমিটিতে আমরা চারজন । অনেক ভাল ভাল প্ল্যানও বাতিল করে দিতে হল শুধুমাত্র টার্গেট জলপাই বলে । শেষমেষ সেমি - অফিসিয়াল রাস্তাতে হাঁটাই সাব্যস্ত হল । ম্যানেজারকে বোঝানো হলো এদের হাতে আরো এলসি আছে , টার্গেটের তিনগুণ প্রফিট নিশ্চিত , তবে অন্য ব্যাংকের নজরও আছে । এই লক্ষ্মী বশে রাখতে হলে কিছু ছাড় দিতেই হবে । জলপাইকে দুটো ডিপিএস আর জলপাইয়ের বউকে একটা স্পেশাল লকার খুলে দেয়া হোক । আগেও এমন করা হয়েছে , আর এবার তো ঘাটে ঘাটে লোক বসানো । সবাই বসকে সবুজ সংকেত দেয় । বসও মরিয়া , সামনে তার প্রোমোশনের সুযোগ । আর জলপাই , সে তো মাগনা পেলে উড়োজাহাজ মার্কা আলকাতরাও খাবে ।
১৯৫২ : ভাষা আন্দোলনের পুনর্জাগরন ভাষা আন্দোলনের পুনরায় জোরালো হওয়ার পেছনে ২৭শে জানুয়ারি ১৯৫২ সালের খাজা নাজিমুদ্দিনের ভাষণ প্রধান নিয়ামক হিসেবে কাজ করে [ ৪ ] । তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন খাজা নাজিমুদ্দিন ২৫শে জানুয়ারি ঢাকায় আসেন এবং ২৭শেজানুয়ারি পল্টন ময়দানের এক জনসভায় দীর্ঘ ভাষণ দেন । তিনি মূলতঃ জিন্নাহ্ - র কথারই পুনরুক্তি করে বলেন , পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু । রেডিওতে সরাসরি সম্প্রচারিত তার ভাষণে তিনি আরো উল্লেখ করেন কোন জাতি দু ' টি রাষ্ট্রভাষা নিয়ে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে পারেনি ।
ঢাকা , ২৭ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : গত বছর রাজধানীর রমনা থানায় ট্যাঙ্কিচালক ফারুককে পুড়িয়ে হত্যা মামলায় এবার ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ড . রেজাউল করিমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেয়ার অনুমতি পেয়েছে পুলিশ । ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ( ডিবি ) পুলিশ আজ সোমবার দুপুরে রেজাউল করিমকে সিএমএম আদালতে হাজির করে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
লালসালু বলেছেন : এটা আমার কাছে নতুন কিছু না বাবা আজকে নতুন সুরে আফসোস করেছে " প্রেমের বিয়ে কতই মজার । " মা বকা দিয়েছে " প্রেম করে বিয়ে করিসনি কেন ? " অথচ ছাত্র জীবনে বাবা শেখ মুজিবের মত আঙ্গুল উঁচিয়ে বলতেন " আর যদি একটা প্রেম করিস , আর যদি কোন মেয়ের সাথে . . . . . . . . তবে মনে রাখবা . . .
সবাইকে বলছি । এই পোষ্টটা দেয়া হয়েছে আমাদের সকল চেষ্টার পর । চুয়েট থেকে আমরা আমদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি । কেউ কি নাই যে আমাদের সাথে এগিয়ে আসতে পারেন ? ?
বাংলাদেশ সোসাইটি জাপানের সম্মানিত সভাপতি ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জাপানের উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সদস্য মো : নাজমুল ইসলাম ভূইঁয়া বলেন , শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শান্তিপ্রিয় বাংগালী জাতির মনে জাতীয়তাবাদের যে বীজ বপন করে দিয়ে গিয়েছেন তা আজ বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের বুকে অন্কুরিত হয়ে ফলাদী বৃক্ষে পরিনত হয়েছে । বাকশালী আওয়ামী লীগ যত ষড়যন্ত্র , অত্যাচার , শোষনের মত ঘৃন্য কাজে লিপ্ত হউক না কেন বাংগালী জাতির মন থেকে জিয়ার আদর্শের বুলি মোছে দিতে পারবেনা । আর এটা ধ্রুব সত্য । জাতীয়বাদের মুল্যবোধকে মুছে ফেলার পায়তারা আজ শুধু দেশের মাঝেই সীমাবদ্ধ নয় তা আজ সারা পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে । পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আজ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী ভাই বোনদেরকেও নানা ভাবে হয়রানী ও অত্যাচারের স্বীকার হতে হচ্ছে ।
সাইদ আরমান সূত্র : দৈনিক প্রথম আলো , এপ্রিল ০৬ , ২০১০
সারাদেশের সাংস্কৃতিক আয়োজন বিখ্যাত মানুষের চারণভূমিতে ধন্য হয় সেই মাটিও । তেমনই এক সাধক সম্রাট বাউল শাহ আব্দুল করিম । প্রতিবছরই বাংলালিংক এর পৃষ্ঠপোষকতায় অনুষ্ঠিত হয় শাহ আব্দুল করিমের উজান ধলে বাউল উত্সব । দেশের দুর দুরান্ত থেকে অগনিত ভক্তবৃন্দ আর তার ভাবশিষ্যে মুখরিত হয় এই প্রাঙ্গণ । এবারের সেই বাউল মেলা ঘুরে এসে বিস্তারিত প্রতিবেদন সারাদেশ বিনোদন পাঠকদের জন্য । সিলেট থেকে ঘুরে এসে লিখেছেন তৌফিক ইসলাম আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হোক আমাদের দিন বদলের অনুপ্রেরণা আমি ১৮ বছর বয়স থেকেই বাবার সাথে সাথে । আমি যখন প্রথম বাবার কাছে আসি তখন আনুমানিক বয়স ১৫ থেকে ১৬ । আমি গান গেয়েছিলাম । গেয়েছিলাম ' মোদের কেউ নাই রে , মজুর কৃষাণ ভাই ' গানটি । বাবা আমাকে জিজ্ঞাস করলেন আমার পড়ালেখা কি ? আমি ম্যাট্রিক পাশ শুনে বাবা বলেন ' গান করতে ইচ্ছা হলে সাথে থাকিস ' । কিংবদন্তী বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের স্মৃতিতে এবছরও অনুষ্ঠিত হলো দুই দিন ব্যাপী লোক উত্সব । প্রতিবছর ১১ ও ১২ মার্চ অসংখ্য বাউলের পদচারনায় মুখরিত হয় সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার উজানধল গ্রামের দিগন্ত জোড়া মাঠে চলে বাউল উত্সব । সকাল থেকে মধ্যরাত অবধি চলতে থাকে এই গান । সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ধলগ্রাম মাঠে বাউল সম্রাটের ভক্ত ও অনুসারীরা তার স্মরণে নাচ গান করে থাকেন । উত্সব উদযাপনের জন্য দেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও অগনিত ভক্ত সমাগত হয় উজান ধল গ্রামের বিস্তীর্ণ এই মাঠে । বরাবরের মতো এবারও বাংলালিংক এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিম লোকজ উত্সব ২০১১ উদযাপিত হলো । ঢাকা থেকে উজান ধল সিলেট বিভাগের অন্তর্গত সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলায় অবস্থান উজান ধল গ্রামের । সিলেট শহর থেকে বেশ খানিকটা দূরত্ব অতিক্রম করার পর শুরু হয় সুনামগঞ্জ সড়ক বিভাগের সীমানা । যেতে যেতে আরো অনেকটা দূরত্ব অতিক্রম করলেই সুরমা নদীর নয়নভোলানো সৌন্দর্য্য পার হয়ে মদনপুর । মদনপুর থেকে সোজা রাস্তা চলে গেছে দিরাই উপজেলার দিকে । পথে যেতে যেতে দুই পাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য মনকে উদাস করে দেয়ার জন্য যথেষ্ঠ । দিরাই উপজেলা থেকে যে রাস্তাটি উজান ধল পর্যন্ত এগিয়ে নিয়ে যায় তার দুই পাশে পাখির ডানার মতো বিশাল সবুজ ধান ক্ষেতের সমুদ্র । দিগন্ত বিস্তৃত সবুজ এর মধ্য দিয়ে সাপের মতো একেবেঁকে চলে গেছে ধলগ্রামের সরু রাস্তা । স্বর্গীয় এই দৃশ্য যে কারোরই মনকে বাউল বানিয়ে দিতে যথেষ্ট । সারা পথের ক্লান্তি ভুলে নতুন করে সজীব ও সতেজ হওয়ার জন্য দৃশটি একবার দৃষ্টিবন্দী করাই যথেষ্ট । উজান ধল গ্রামের পাশেই মাঠ । যে মাঠে একত্রিত হন বিপুল সংখ্যক সাধারণ মানুষ এবং বাউল ও ভক্তবৃন্দ । উজান ধলের বাউল মেলা ১১ ও ১২ মার্চ দুই দিনব্যাপী এই বাউল মেলার আয়োজনে মুখরিত হয়ে থাকে উজান ধল সহ আশেপাশের গ্রামগুলো । সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে নাচ - গান , আনন্দ উত্সব । সকাল থেকে একে একে আসতে থাকেন আমন্ত্রিত অতিথি এবং বাউল ভক্তবৃন্দ । বাংলালিংক আয়োজিত আমাদের ঐতিহ্য হোক আমাদের দিন বদলের অনুপ্রেরণা ' র ব্যানারে মঞ্চে আগত অতিথিরা আসন গ্রহণ করেন । একে একে বক্তব্য দেন সকলেই । উপস্থিত বক্তাদের মধ্যে কবি সুবেন্দু কুমার , অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পায়রা উড়িয়ে । সকল বক্তাদের কণ্ঠেই ছিলো একই কথা , একই আবেদনের সুর , আমাদের সংস্কৃতি ধরে রাখার আহ্বান । আরো আবেদন ছিলো বাউল সম্রাটের জীবন কর্মের সকল তথ্য সঠিকভাবে উপস্থাপন করার অনুরোধ । আনুষ্ঠানিক বক্তব্য শেষে শুরু হয় মূল আকর্ষণ বাউলের সঙ্গীত পরিবেশন । উদ্বোধনী গান ' আমি বাংলা মায়ের ছেলে ' পরিবেশন করেন বাউল রনেশ ঠাকুর । তারপর বাউল আব্দুর রহমান সহ আরো অনেক ভক্ত বাউলরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন । একের পর এক চলতে থাকে বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের রচিত কালজয়ী সব গানগুলো । ততক্ষণে সময় গড়িয়ে পাখির ডানায় ভর করে বিকেলের সোনা রোদ পেরিয়ে পশ্চিম আকাশে সূর্য পটে যেতে বসেছে । হিমেল বাতাস আর বাউল গানে সন্ধ্যা পর্যন্ত মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে থাকে সবাই । গান শোনার ফাঁকে কথা হয় সম্রাটের অন্যতম অনুসারী ও ভক্ত বাউল আব্দুর রহমানের সাথে । আব্দুর রহমান বলেন , ' ৩৪ বছর যাবত্ বাবার সাথে আছি । বাবার সাথে থেকে অনেক কিছু শিখেছি । বাবার লেখা অনেক গানের সুর করেছি । ' আমি ১৮ বছর বয়স থেকেই বাবার সাথে সাথে । বাবা - শাহ আব্দুল করিম বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতেন । অনেক বন্ধু বান্ধব থাকায় তিনি বেশীরভাগ সময়ই বাড়ির বাইরে থাকতেন । ২ - ৩ মাস পরপর বাড়িতে আসতেন । আমি যখন প্রথম বাবার কাছে আসি তখন আনুমানিক বয়স ১৫ থেকে ১৬ । আমি গান গেয়েছিলাম । গেয়েছিলাম ' মোদের কেউ নাই রে , মজুর কৃষাণ ভাই ' গানটি । শুনে তিনি আমাকে বলেন , ' তুমি পরে আমার সাথে দেখা কইর ' বাবা মাঝে মাঝে রাগ হলে অভিমান করে বলতেন ' তুমি বিনে মনের বেদনা কারে কই ' । তো বাবা আমাকে জিজ্ঞাস করলেন আমার পড়ালেখা কি ? আমি ম্যাট্রিক পাশ শুনে বাবা বলেন ' গান করতে ইচ্ছা হলে সাথে থাকিস ' । আমি তারপর থেকে বাবার পাশে সবসময়ই আছি । বাবা গ্রামের এলাকাগুলোতে বেশী বেশী যাতায়াত করতেন । শহরে খুব কম সময় দিতেন । যতই আদর যত্ন সমাদর করা হোক না কেন , বাবা গ্রামে ফিরে আসার জন্য অস্থির হয়ে থাকতেন । গরীব মানুষকে তার অন্তরের মানুষ মনে করতেন । গরীব মানুষের ঘরে গিয়ে থাকতেন । এই মাঠের মেহনতী মানুষকে অনেক পছন্দ করতেন । তাদের কাছে আত্মার শান্তি খুঁজে পেতেন । তিনি অনেক দায়িত্ববান ছিলেন । ছয় বোনের বিয়ে দিয়েছেন নিজ দায়িত্বে । বোনের জামাইদের তার কাছে ঘর জামাই রেখেছেন । বাড়ীর পাশে কালনী নদী ছিলো তার সবচেয়ে প্রিয় । মনের সব কথা কালনী - কে তিনি বলতেন । কালনীর পাড়ে গরু চড়াতেন আর গান গাইতেন । এখনও কালনীর তীরেই তিনি সমাহিত আছেন । ' বাউল আব্দুর রহমানের সাথে কথা বলতে বলতে সন্ধ্যার আঁঁধার নেমে আসে । মঞ্চে তখন ঢাকা থেকে আগত শিল্পী পলাশের নাম ঘোষণা করা হয় । বাতাসের বেগ বাড়তে থাকে । সাথে শুরু হয় বৃষ্টি । বৃষ্টি আর বাতাস যখন ঝড়ে রূপ নেয় তখন অনুষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় । যে যার মতো দিগ্বিদিগ নিরাপদ জায়গায় সরে যায় । ঢাকা থেকে আগত শিল্পীদের আর গান পরিবেশণ করা হয় না । মঞ্চের অর্ধেক উড়ে যায় । আমরাও ফিরে আসি । ফেরার পথে দীর্ঘ সময় মনটা কেমন যেনো উদাস থাকে সবারই । ছেলে নূর জালালের কথা বাবার সঙ্গীতচর্চা করার ঘরটি যা বর্তমান সঙ্গীতালয় এখানে ছিলো একটি কুড়ে ঘর । এখানে গাছ তলায় বাবা বসতেন । গাইতেন গান । বাবার অনেক ভক্ত শিষ্যরা এখানে বসেই গান শিখতেন । বাবার সাথে সাথে গান গাইতেন । মাত্র চার - পাঁচ বছর আগে এই ঘরটি সংস্কার করা হয় । এই সঙ্গীতালয়ে বর্তমানে দক্ষ শিক্ষকের অভাব , যথেষ্ঠ যন্ত্রপাতির অভাব , এতো সীমাবদ্ধতা থাকার পরও বাউলরা এখানে আসে , গানের চর্চা করে । অনেক দুর দুরান্ত থেকে লোকজন আসে । আগে বাবার গান শুনতে আসতো , আর এখন বাবার মাজার জিয়ারত করতে আসেন । বাবার স্মৃতিচারণ করে জালাল বলেন , ' আমার বাবা এবং মা একবার ধলমেলার সময় এখানে বসেছিলেন । গরীবরা মেলায় উত্সব করতে পারে না । বড়লোকেরা পারে । এখানে বাবার অনেক আক্ষেপ ছিলো । সাথে সাথে তিনি গান লিখে ফেলেন - ' ওরো মেলা , দিতে জ্বালা ' বাবা বেশীর ভাগ সময় কালনীর তীরেই সময় কাটাতেন । বাউলেরা আসলে তাদেরকে নিয়ে কালনীর পাড়ে সভা করতেন । গান গাইতেন । বাবার কালনীর ঢেউ নামে বইয়ে এই সম্পর্কে অনেক কথা আছে । বাবা সবসময় কালনীর তীরে হেঁটে বেড়াতেন । এই কালনী এই ধল মেলা বাবার বাউল হবার পেছনে অনেক বড় অবদান রেখেছে । বর্ষায় হাওরের মনমুগ্ধ চিত্র নদীর উত্তাল ঢেউ বাবার কাছে অনেক পছন্দের ছিলো । ছিলো অনেক বেশী গ্রহণযোগ্য । আর তাই অন্য আর কোথাও না গিয়ে তিনি কালনীতেই ফিরে এসেছেন বার বার । বাবার কিছু শুভাকাঙ্খী বন্ধু সিলেট বিমান বন্দরের কাছে বাবাকে থাকার জায়গা দিতে চেয়েছিলেন । কিন্তু কালনীর মায়া ছেড়ে বাবা যেতে পারেন নি । তাই বাবা আজও শুয়ে আছেন কালনী ' র তীরে । কালনী নদীকে নিয়ে বাবার অনেক গান আছে । কালনীর তীরেই বাবার সমাধি হোক এটাই ছিলো বাবার ইচ্ছা । অনেক ঝড় - জলোচ্ছাস ও প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলা করেও বাবা এই কালনীর তীর ছেড়ে যেতে চান নি । শেষ সময়েও তাই কালনী নদীর তীরেই চির সমহিত রয়েছেন আমার বাবা ।
আমু - সামু - সচলের সাথে তুলনা না করে নাগরিক হয়ে আমাদের নগরে লিখুন । সময়টা ভালই কাটবে । এটা বলতে পারি ।
খাদ্য নিরাপত্তার আওতায় অতীতের সব কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে । বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য আমদানি করে চাহিদা মেটানো হবে । এতে কৃষক উত্পাদিত পণ্যের সঠিক মূল্য পাবেন এবং উত্পাদনে আরো আগ্রহ পাবে । আসছে অর্থবছর ভিজিএফ খাতে ৪ লাখ ৭০ হাজার , কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি খাতে ৪ লাখ , ভিজিডি খাতে ২ লাখ ৬৫ হাজার , গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ খাতে ৪ লাখ ১০ হাজার এবং খয়রাতি সাহায্য খাতে ৮০ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যশস্য বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে । ওএমএস ও রেশনিং কার্যক্রম যৌক্তিকভাবে চালানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে । রেশম শিল্প , চা বাগান , পোশাক ও বস্ত্র শ্রমিকদের কম দামে খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হবে । ভোজ্য তেলের ব্যবহার কমিয়ে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে । বর্তমান অর্থবছর শেষে দেশে মোট ১১ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্যের মজুদ গড়ে উঠবে , যা আগামী বছর শেষে ১৩ লাখ টনে উন্নীত হবে ।
তির্যক বলেছেন : হবু সম্পাদক , দিলেন তো পুরো পেজটা নষ্ট করে । শিরোনাম ছোট করা যেত না ?
শেখ হাসিনা বলেন , " যা করেছি মানুষের জন্যই করেছি । আমরা যখনই ক্ষমতায় এসেছি মানুষকে দিয়েছি । এর বাইরে থেকে যারা এসেছে তারা নিজেদের আখের গুছিয়েছে । বিলাসবহুল জীবনযাপন করেছে । দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করেছে । জনগণকে শোষণ করেছে । তাদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে । "
" এখন আমি তাদেরকে আমার নিদর্শন প্রদর্শন করবো পৃথিবীর দিগন্তে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে ; ফলে তাদের কাছে ফুটে উঠবে যে , এ কোরআন সত্য । আপনার রব বিষয়ে সাক্ষ্যদাতা এটা কি যথেষ্ট নয় ? " সূরা হা মীম সাজদা - ৫৩
একাত্তর বলেছেন : নেটপোকা বলেছেন : এই লেখাটি এসবি ব্লগেও পোস্ট করার অনুরোধ রইল ।
হয়তো আমি ভুল বুঝেছি না হয় আমার ফোনটাই অরিজিনাল SE Xperia X10i কারণ , আপনি বলেছেন এটার ৮মেগা ক্যামেরা ফ্লাস ছাড়া ! কিন্তু আমার ফোনে ৮মেগা ক্যামেরার সাথে ফ্লাসও আছে ( যেটা সনি এরিক্সন তাদের স্পেকে বলেছে ) । আপনি যদি এন্ড্রয়েড ব্যবহার করেথাকেন ( যদিও আপনি করেছেন ) থাহলে নিষ্চয় জানেন , এর হোম স্ক্রীন নিজের ইচ্ছা মতো সাজানো যায় । আপনি মেনু বাটনের দুপাশের দুটো টাপ কী ( সফট কী এর মতো ) কেই ফোনবুক হিসেবে সেট করতে পারেন । এও নিষ্চয় জানেন যে যেকোন আইকনকে সুইপ করে হোম স্ক্রীনে আনা যায় । একেবারে লিনাক্সের কম্পিজের মতো ! ( বা ভিস্তা / সেভেন এর উইজেট এর মতো ) । তাই আমার কাছে একেবারে পানির মতো সোজা লাগে । আর সাউন্ড কোয়ালিটির কথা শুনে আমি প্রয় শিউরই হয়ে গেছি আপনি যে সেট ব্যবহার করেছেন সেটা চাইনীজ মাল ছাড়া আর কিছু না । আচ্ছা আপনি এটা কত টাকা দিয়ে কিনেছিলেন ?
খুলনা প্রতিনিধি ঃ খুলনায় পৃথক দুটি ঘটনায় গৃহবধূসহ দুইজন নিহত হয়েছে । নিহতরা হলো খুলনা মহানগরীর মুজগুন্নি আবাসিক এলাকার গৃহপরিচারিকা তুষ্টি ( ১১ ) ও রূপসা উপজেলার সামন্তসেনা গ্রামের গৃহবধূ নার্গিস আক্তার তুলি ( ২২ ) । মঙ্গলবার সকালে পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করেছে । এদিকে তুষ্টি নিহত হওয়ার ঘটনায় বিুদ্ধ এলাকাবাসী সাবেক প্রকৌশলী গোলাম মোস্তফার বাড়ি ব্যাপক ভাংচুর করেছে ।
রাজেন্দ্র , ধন্যবাদ । খোয়াবে লেখার সুযোগ হয়েছিল এই লেখার হাত ধরে , তাই আমার কাছেও একটা স্মরনীয় ঘটনা ।
ধর্ষনবান্ধব সরকার যখন নিজেদের নারীবান্ধব বলে দাবী করে তখন কষ্ট হয় । নির্লজ্জ মিথ্যাচারের একটা সীমা থাকা দরকার আছে । শিক্ষা খাত পুরো ধ্বংস করে দিয়েছে সরকার । সব বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে ত্রাসের রাজ্যত্ত্ব । শিক্ষার নেমে গিয়েছে । এখানে কোন সন্দেহ নেই যে সরকার নিজেদের সাফল্য দ্বাবী করার জন্য নানা প্রতারনার সাহায্য নিচ্ছে ।
পরিচিত একজনের মুখ হয়ে শোনা মূল ঘটনাটা । জোড়াতালি আর কিছুটা রঙ লাগাতে হল পড়ার জন্যে । অনেকের কাছে গল্প মনে হতে পারে । সত্যতা যাচাইয়ের কোন সুযোগ নেই , তাই বিশ্বাস অবিশ্বাসের দায়িত্বটা পাঠকদের উপর ছেড়ে দিলাম । বাস্তবতা মিথ্যা হলে খুব একটা ক্ষতি নেই , কারণ বিশ্বাস করি পৃথিবীর কোথাও না কোথাও ঘটছে এসব ঘটনা , যা একজন বাংলাদেশি হিসাবে চেপে যাচ্ছি ব্যক্তিগত , পারিবারিক ও সামাজিক কারণে । লেখার খাতিরে ধরে নিচ্ছি ঘটনা
অথচ সমস্যা সমাধানের জন্য উল্লেখ করার মতো ২টি ওভার পাস এবং কয়েক কিলোমিটার রাস্তা যোগ হওয়া ছাড়া কাজের কাজ তেমন হয়নি । এসবের আলোকে ঢাকা শহরের জন্য জনস্বার্থের কথা বিবেচনা করে মাল্টিলেভেল ডিজিটাল পার্কিং ব্যবস্থার বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে । এই ব্যবস্থায় মাত্র তিনটি গাড়ীর যায়গায় ৪০ টি গাড়ী রাখা যাবে । এটি ১২ তলা উঁচু এক ধরনের টাওয়ার , যার মধ্যে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে গাড়ি ঢোকানো এবং বের করা যায় । বিশেষ সফটওয়্যার চালিত লিফটের মাধ্যমে এর পরিচালনা হয়ে থাকে তাই এই ব্যাবস্থা সম্পূর্ণ ডিজিটাল ।
আমার জানামতে থ্রিডি ছাড়া এ ছবি দেখলে মজার ম ও পাওয়া সম্ভব না . . . তাই আমি সত্যি হতাশ
সন্ত্রাসী হামলার শিকার পরিবারের গৃহকর্তা হারাধন দাস জানান একটি জমির বিরোধের জের ধরে সন্ত্রাসীরা এলোপাথারি হামলা চালিয়ে তার পরিবারের ৫সদস্য কে গুরুতর আহত করে এবং ঘরে থাকা লক্ষী এবং সরস্বতী মূর্তি ভাংচুর করে এবং তার বসত ঘরে অগ্নি সংযোগ করে । খবর পেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার সহকারী উপ - পরিদর্শকের মো : মাহফুজ এর নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তারা সন্ত্রাসীদের পক্ষ নিয়ে উল্টো তাদেরকেই বেধরক পিটিয়েছে ।
নিউজডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ; মুন্সীগঞ্জে ডিসি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে । গতকাল বিকালে মুন্সীগঞ্জ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফাইনালে তারা ১ - ০ গোলে সিরাজদিখান উপজেলা একাদশকে হারিয়ে দেয় । খেলার ২ মিনিট আগে বিজয়ীদলের পক্ষে গোল করেন সোহেল । বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করে জেলা প্রশাসক মোঃ আজিজুল আলম , এসপি মোঃ শফিকুল ইসলাম ও স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়ক জাকারিয়া পিন্টু । সদর উপজেলার পক্ষে ৬ জন এবং সিরাজদিখান উপজেলার পক্ষে ২জন বিদেশী খেলোয়ার অংশ নেয় । এই টুর্নামেন্টে ৬টি উপজেল অংশ নেয় । এর মধ্যে রেকর্ড সংখ্যক বিদেশী খেলোয়ার অংশ নেয় । এতে স্থানীয় খেলোয়ারা খেলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় বলে জানিয়েছেন পিপি এডভোকেট আব্দুল মতিন । প্রধান অতিথি ভবিষ্যতে অধিকাংশ বিদেশী খেলেয়ার অংশ গ্রহনের পন্থা পরিহার করে স্থানীয় খেলেয়ার সৃষ্টির উপর তাগিদ দেন । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এমএ / এসএকে .
বাংলাদেশে আউটসোর্সিং বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আউটসোর্সিংয়ের নানা কাজ করে থাকে । ওয়েবক্রাফট বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো · জাকারিয়া চৌধুরী জানান , তাঁরা মূলত ওয়েব ডিজাইন , ই - কমার্স , ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনার কাজ করেন । তিনি ২০০৬ সালে তাঁর চাকরি ছেড়ে নিজে আউটসোর্সিং শুরু করেন । বর্তমানে তাঁর সঙ্গে তিনজন প্রোগ্রামার কাজ করেন । তিনি রেন্ট আ কোডার থেকে কাজ সংগ্রহ করেন । তিনি বলেন , মাসে কেউ পূর্ণকালীন কাজ করলে এক থেকে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন । কাজের ক্ষেত্রে তেমন একটা সমস্যা না থাকলেও ইন্টারনেটের ধীরগতি মাঝেমধ্যে সমস্যা সৃষ্টি করে ।
নোবেলবিজয়ী_টিপু বলেছেন : আস্তিক না ওরা নাস্তিক , ওই জিজ্ঞেসে কোনজন কাণ্ডারি বল হইতেছে আবুল সারা বাংলার পোলাপান অজিত বলেছেন : ভুদাই এর সংখ্যা বাড়ছে । জাতীর আবুল হওয়া কমে না ! ! ! সে দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম ভাই কান্দে কে ? দোকানদার বলল , " ওই মিয়া মজা লন ? ক্যাডায় কানব ? হৃদয় খান এর গান বাজতাসে " । হাসতেই আছি
অথৈ সাগর বলেছেন : ভাই জাহাজে কি কেউ শখ করে যায় ?
পোস্ট করা হয়েছে : রবি আগস্ট ২৪ , ২০০৮ ৯ : ০৪ অপরাহ্ন
পোস্টা ভালো লাগলো । হুমায়ুন আজাদ স্যারের ছায়া থাকলেও ভালো লাগছে । বরং স্যারের ছায়া থাকাতেই বেশী ভালো লেগেছে । রবীন্দ্রনাথের সময়কালীন বা মৃত্যূ পরবর্তীকালীন অনেক কবি তাঁর স্টাইলটি ধরতে চেয়েছেন । এতে করে স্বকীয়তা নষ্ট হয়না । নতুন আরেক ধরনের অস্তিত্ব তৈরী হয় ।
খালেদা জিয়া কিছুদিন আগে বলেছিলেন সরকার ' প্রকৃত ' যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার ব্যবস্থা না করে তাদের ' সহযোগীদের ' বিচারের কথা বলছে । জনগনকে নিয়ে বিএনপি নাকি সরকারের এই দ্বিমুখী নীতি রুখে দিবে । কি ভয়াবহ কথা । একেবারে রুখে দিবে । বিএনপির নেত্রীর ভাষায় ' যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগী ' দের বিচার তিনি রুখে দেবেন । তারই ধারাবাহিকতা বিএনপিপন্থীদের এই সম্মেলন । কেন বিএনপি এমন করছে তা সত্যি আশ্চর্যজনক । নিজামীদের বাঁচাতে এতটা মরিয়া বিএনপি ও একজন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী ! চরম লজ্জাজনক ব্যাপার ।
v জার্মান শ্রোতা হেলমুটের প্রশ্নঃ তিন গিরিখাত জলসেচ প্রকল্পের ওপর কি ভূমিকম্পর প্রভাব পড়েছে ?
এই ব্লগে আমি নিয়মিত পড়তাম আরো বেশ কয়েকজনের লেখা । এই মুহুর্তে মনে পড়ছে - মেসবাহ , একজন মায়াবতী , জয়িতা , মুক্ত বয়ান , নিশ্চুপ প্রকৃতি , দিলরুবা , তানবীরা , রাসেল , শওকত মাসুম ভাই সহ আরো অনেকের কথা । এই ব্লগে লেখকদের বৈশিষ্ট্য গুলো বেশ সুন্দর । প্রায় প্রতি জনের লেখার ভিতরেই ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ আমি লক্ষ্য করি । চমত্কার বৈশিষ্ট্যতা দান করে লেখার চেষ্টা করেন সবাই ।
ক্ষমতাশীল , রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ , সরকারের বিভিন্ন সন্তানের চাকুরে আর নানান পেশার ব্যক্তিবর্গের লোভ লালসা , ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুনীতির তথ্য এবং সংকেত পেলে আমরা যারা . . . . .
এই প্রযেক্ট সফলতা পাবার সম্ভাবনা কম মনে হচ্ছে ।
আমিও বাইদুতে কিছু দেখেছিলাম তবে মনে হয় এগুলো ভুয়া ।
অর্থাত , কেবল এই হিজু সাহেবদের প্রতিই " ভালো " দৃষ্টিভঙ্গি " শরীফ অপু " সাহেবের রয়েছে ! ! ! যিনি একজন উঠতি অনলাইন ইসলামি চিন্তাবীদ ! অথচ আশ্চর্যজনক ঘটনা - ইনি বাংলা কোনো ব্লগে লেখেন না ! ! ! কিন্তু ক্যানো ? ! উত্তরটা খানিকটা চিন্তা করলেই বেরিয়ে যাবে । আসেন দেখি , ব্লগ কারা ব্যবহার করে , আর ফেসবুক কারা ব্যবহার করে ? ! ব্লগে আছে মোটামুটি ধাচের পড়ালেখা করা মানুষজন - যারা অন্ততপক্ষে ব্লগে আসা লেখাগুলো হলেও পড়ে । কিন্তু ফেসবুকে কারা বসে থাকেন দিনরাত ? ! জ্বী ! ! উত্তর অধিকাংশ ক্ষেত্রে ঐ একটাই - " অর্ধশিক্ষিত " কতগুলো " ইয়ো " যাদের পড়ালেখা , জানাশোনার স্তর তলানিতে ; এবং ফেসবুকে যেহেতু ইচ্ছা করলেই নিজের নোটে কমেন্ট করতে দেয়া বা না দেয়া যায় , ইচ্ছেমতো গাধা - গরুদের এড করে নেয়া যায় . . . সেহেতু এটা করা তো আরো সহজ ! ! ! আফসোসের ব্যাপার হচ্ছে এই " অপু " জাতীয়দের হাতে ব্রেইনওয়াশ ' রা একেবারেই এগুলো ধরতে পারে না ! তারা ক্রমাগত " ধার্মিক " হতে থাকে , নাকি ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করা শিখতে থাকে ? কিম্বা হয়তো ধরেই ন্যায় " ধর্ম জিনিসটাই রাজনীতি / ব্যবসা করবার জন্য " ! ! !
লেখক বলেছেন : আপনি সিলেট থেকেও পাঠাতে পারেন । ঢাকায় এলে তো ভালই হয় । শুভেচ্ছা ।
ভোর আপুর পোস্ট দেখে অনুপ্রানীত হয়ে আমিও ভাবলাম বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে কিছু মিছু একটা লিখি কিন্তু অনেক ভেবে চিন্তেও আমি বাচ্চাদের সম্পর্কে তাদের ক্রিয়াকলাপের বর্ণনা দেবার মত কোনো শিরোনামের ভাষা খুঁজে পেলাম না । আসলে বাচ্চাগুলোর কান্ড দেখে আমি মাঝে মাঝে বাকহরা হয়ে যাই । তাদের কর্মকান্ডের উপযুক্ত সঠিক কোনো শব্দ মনে হয় পৃথিবীতে এখনও কেউ আবিষ্কার করতে পারেনি অথবা করলেও তা আমার জানা নেই । তবে মাঝে মধ্যে আমার শিশুকাল সম্পর্কে আমার মায়ের বয়ানগুলো শুনে ভাবি ওরা মনে হয় আমার চাইতে ভালো মানে অনেক অনেক ভালো । আরেকজনের চাইতে তো অবশ্যই ভালো , সে হলো আমাদের তামিম ভাইয়া । যাইহোক এই বছরের আমার নতুন ক্লাসের বাচ্চাদেরকে দেখে আমি বরাবরের মত প্রথমেই মুগ্ধ হলাম । মুগ্ধ হবার কারণ মনে হল একঝাঁক দেবশিশু নেমে এসেছে মাটিতে । পড়াশুনাপ্রিয় গিয়ানী তুলতুলে এক পরীকন্যা । পড়ুয়া পরীকন্যাটার পেন্সিলটা খুব দুষ্টু , শুধুই হাত ফসকে উড়াল দেয় বার বার এখন বলি ভুল করে মর্ত্যে নেমে আসা পরীমেয়েটার কথা । সে খুব ভালো করেই জানে সে যে ভুল করে এই ধরায় নেমে এসেছে তাই সবাই অবাক হয়ে ওর দিকে তাকিয়ে থাকে তাই কাউকে পাত্তা দেয়না সহজে । কিন্তু সে রাইমস খুব লাইক করে , যেমন সে প্রথম দিন কিছুতেই গান শুনালোনা কিন্তু পরের দিন নিজেই খুশী হয়ে দৌড়ে এলো আমার কাছে যখন আমরা সব্বাই মজা করে রাইমস করছিলাম একসাথে । ও বললো ও একটা রাইম শুনাবে , এটা তার আব্বু শিখিয়েছে । তারপর শুরু করলো , টুইংকেল টুইংকেল লিত্তিল থার , হাউ আই ওন্ডাল হয়াত ইউ আল ( আধো আধো বোল খুব ভালো লাগছিলো শুনতে ) তারপর যখন পরের লাইন গাইলো , আব্ দা বাপ্ দা ওয়াল থো হাই , লাইক আ দিমন ইন দাস্কাই । তখন আমি আপ দা বাপ দা শুনে . . . . . . . . . যাইহোক , এর পর গান শুনালো তুলতুল পড়ুয়া বাবুটা উই শ্যাল ওভারকাম , উই শ্যাল ওভারকাম ( সূরটা একদম পারফেক্ট , উচ্চারনও ) উই শ্যাল ওভার কাম সানডে . . . . সানডে ? বলে কি ? ভালো করে কান পেতে শুনলাম । হ্যা ও সানডেই বলছে । এইবার সবাই মিলে সমবেত এ্যলফাবেট রাইম । এ , বি , সি , ডি , ই , এফ , জি এইচ , আই , জে , কে , এল , এম এন ও পি একটা বাবু শুধুই এল এম এন ও পি এর বদলে তারস্বরে চেঁচিয়ে বলছিলো এলোমেলো পি . . . . মানে ও বলছিলো এইচ , আই , জে , কে , এলোমেলো পি এইবার বলি একটা বাংলা ছড়াগানের কথা , ( যেটার অবশ্য ইংলিশও আছে , ) যা আমাদের ক্লাসের সবচাইতে স্মার্ট বাবুটা গাইলো , কাগজের টুকরা , কাগজের টুকরা পড়ে আছে ঐ জায়গা করে নোংরা , জায়গা করে নোংরা তুলে খাও ( তুলে নাও না বলে ও খেতে চাইলো কেনো ? ও কাকে কাগজের টুকরা খেতে দেখেছে ? ) আরেকটা কথা বলে রাখি এসব কিন্তু আমি শিখাইনি । ( কেউ যেন আবার না বলে তুমি পন্ডিৎ টিচার হলে বাচ্চারা তো এসবই শিখবে ) এসব ওদের প্রথমদিনের গান । কাজেই অন্যকেউ যারা শিখিয়েছে বাচ্চাগুলো ভুলভাল আবোলতাবোল কি বললো না বললো খেয়ালই করেনি । সব তাদের দোষ । ( যদিও আমার শুনতে মজাই লেগেছিলো খুব খুব । তাইতো চুপিচুপি সবাইকে বলে দিলাম । ) এই যে আমার একটা কাঁদুনী জান্টুস । আমার কলিগের মেয়ে এটা আরেকটা জান্টুস মান্টুস । অপ্সরী খালার স্কুলে পড়ছে । ওদের একটা গ্রুপ কার্পেটে বসে ব্লকস নিয়ে খেলছিলো , আরেকটা গ্রুপ ডলহাউজে পাপেট আর ডলস নিয়ে । হঠাৎ দেখি একজন তার জুতা খুলে মোজাটা পায়ের বদলে হাতে পরে বসে আছে । যতই বলি হাতে পরার মোজা আর পায়ে পরার মোজা আলাদা , সে কিছুতেই শুনবেনা । আর ওদিকে আরেকটা মেয়েবাবু উনি ততক্ষণে ডলহাউজটার মধ্যে নিজেই উঠে বসেছেন ও মানুষডল সহ ডলহাউজটার সামনের দিকে ধীরে ধীরে পপাৎ ধরনীতল দেখতে পেয়ে আমি চিল্লিয়ে উঠলাম ও আমার চোখ অটোমেটিক বন্ধ হয়ে গেলো আর তারপর চোখ খুলে দেখি মানুষ ডল ও ডলহাউজ দুটোই ধরাশায়ী । ভাগ্যিস আমাদের মেঝেটা বেশী শক্ত না । কম্পিউটার ক্লাসে বসে ওরা গেমস খেলছে হঠাৎ এসি রুমের বন্ধ দরজা খুলে দৌড় দিলো পিচ্চিটা । আমরা দুদুটো টিচার ঘটনার আকস্মিকতায় কি করনীয় বুঝে উঠবার আগেই সে অদৃশ্য হয়ে গেলো । অনুমান করে ওর পিছু পিছু আমরা দুজনই দৌড়ালাম আমাদের পিছে আরো দুতিনজন আয়া । ততক্ষণে তিনি প্রিন্সিপ্যালের রুমের দরজা ঠেলে সোজা তার গদীআটা চেয়ারে উঠে বেশ আরাম করে বসে রয়েছেন । ফুটফুটে দুষ্টু বেবিটা হঠাৎ ক্লাসে ঢুকেই খুবি উত্তেজিত ভঙ্গীতে বলতে লাগলো তার ব্যালে ডান্স শেখার কাহিনী । আমি বললাম , " শিঘ্রী দেখাও আমাকে তোমার ডান্স । ও তাড়াতাড়ি করে এক পাক ঘুরে এক হাতে এক পা উচু করে ধরতে গিয়ে পড়ি পড়ি মরি মরি করেও ঠিকি এক হাতে এক পা ধরে দাঁড়িয়ে গেলো আর মুখে পরম কৃতিত্বের ভাব ফুটিয়ে তুলতে না তুলতেই পাশে রাখা দুতিনটা চেয়ার , পাঁচ ছজন বন্ধুবান্ধবী ও তারও পাশে রাখা ছোট প্লাস্টিকের র্যাক সহ ঠাস করে পড়ে গেলো । এবার বলি মিসবেবি ও কিসবেবিদের কথা এই যে আমার কিসবেবিটা এই বেবিটা গুটুম গাটুম দেখতে একদম একটা বাবুপুতুল । এর কাজ সকালবেলা প্রথমেই দৌড়ে এসেই মিসকে একটা কিস দেবে । তারপর কথায় কথায় যখন তখন উঠতে বসতে চলতে ফিরতে ওর কাজ মিসকে কিস করা । বাড়ী যাবার সময় সে দুই হাতে গালে কিস তার ফুরোতেই চায়না । এই কিস বেবিটার জন্য আমার আর ইদানিং গালে পাউডার লাগিয়ে লাভ হয়না । তবে সবচেয়ে আমার আক্কেল গুড়ুম হল তখন , যখন ও পাশে বসা একটা ছেলে বাবুকে কিস করলো আর ছেলেটা গম্ভীর ভাবে জবাব দিলো , " মেয়েদের ছেলেদেরকে কিস দিতে হয়না । " কিসবেবি খুব কৌতুহলে প্রশ্ন করলো আর ছেলেদের ? ছেলেদের কি মেয়েদেরকে কিস দিতে হয় ? মহাপন্ডিতের উত্তর রেডী । " না ছেলেদেরকেও না । শুধু বড় হলে দিতে হয় । " মাই গড ! ! ! বলে কি পন্ডিৎ ! ! ! মিস বেবী এই বেবিটার কান্না থামেনা । শুধুই স্কুলে এসে সে মাকে মিস করে । এর দিকে একটু এক্সট্রা এ্যটেনশন দিতেই হলো । তারফলে কি হলো সেই ভোর আপুর সমস্যা । সমস্যার নাম " আঁচল ধরা " ওড়না বা কামিজের এক প্রান্ত সদা ও সর্বদা মুষ্ঠিবদ্ধ । আমি ম্যাটে বসলে ও ম্যাটে আমি চেয়ারে বসলে ও আমার কোলে আর আমি হাটলে ও আমার সাথে সাথে । টিফিনের সময় না খাইয়ে দিলে খাবেনা । এমনকি মাঝে মাঝে আয়ার বদলে আমাকেই তাকে টয়লেটেও নিয়ে যেতে হবে । এত ভালোবাসার মধ্যেও একদিন একটা বাচ্চা একটু অসুস্থ্য হয়ে পড়ায় ওর দিকে মনোযোগ দিতে হলো আর আমার মিসবেবীর হাতটা জোর করে ওড়না থেকে ছাড়িয়ে আমি চলে গেলাম ডক্টরস রুমে । অনেকটা সময় পরে এসে আমি একটু ব্যাস্ততার কারণে ওর দিকে খেয়াল করিনি । দূরে দাড়িয়ে রিপোর্ট লিখছিলাম সিক বাচ্চাটার জন্য । একটু পরে হঠাৎ মিস বেবিটার দিকে চোখ পড়তেই দেখি টিফিন বক্স সামনে খোলা পড়ে আছে । দূর থেকে সে আমার দিকে তাকিয়ে আছে , চোখদুটো ছলোছলো । ঠোট দুটো অভিমানে ফুঁলে আছে । এক ফোঁটা কিছুই খায়নি । আমার কাছে দৌড়ে এসেও ওড়না ধরেনি । কিছু আগে নিষ্ঠুরের মত ওর মুষ্ঠিবদ্ধ হাত থেকে ওড়না ছাড়িয়ে চলে গেছিলাম তাই অনেক অভিমানে সে দূরেই রয়ে গেছে । দৌড়ে গেলাম ওর কাছে তারপর আমার মিসবেবিটার জন্য নিজেই হয়ে গেলাম কিসবেবি । মাঝে মাঝে ভাবি হায়রে বেবিগুলো আর তাদের ছোট্ট ছোট্ট বেবিবেবি মন গুলো ! ! ! কে বাসবে ওদের চাইতে বেশী ভালো আর আমাকে ! ! ! এমন নিস্বার্থ ভালোবাসা একমাত্র শিশুরাই হয়ত বাসতে পারে । ভালোই আছি ওদেরকে নিয়ে । সোনালীডানার কথাটা মনে ধরায় ওদের পিঠে পরীপাখা লাগানো একটা ছবি দিলাম ।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আজ রোববার দুপুরে জামায়াতের আইনজীবীরা তিনটি আবেদন করেছেন । দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর আইনজীবী তানভীর আহমেদ আল - আমিন প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ।
প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » কেমন গেল ২০০৭
( ৩ ) উপ - ধারা ( ১ ) এর অধীন পরীক্ষার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে , ভেটেরিনারি কর্মকর্তা এইরূপ নির্দেশ প্রদান করিতে পারিবেন যে , -
বুধবার : এই চুক্তির বিরোধিতাকারী আনু মুহাম্মদসহ অন্যদের বিরোধিতা করছেন সরকার প্রধান এবং অন্য পদস্থ ব্যক্তিরা । তারা বিরোধীদের দেশপ্রেম নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন । প্রধানমন্ত্রী এবং পদস্থ এসব ব্যক্তির বক্তব্যের মূল্যায়ন আপনি কিভাবে করবেন ?
লিখেছেনঃ Back4u তারিখঃ ২৫ / ০২ / ২০১১ · 8 টি মন্তব্য
Posted by স্বদেশ বাংলা চালু করুন এপ্রিল 12 , 2011 in কৌতুক ও রম্য গল্প
এ সময় মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা লিখিত বক্তব্যে বিরোধী দলের কর্মসূচি বানচাল করার জন্য পুলিশ ও র্যাবকে ক্ষমতাসীন দল গণধিকৃত রক্ষী বাহিনীর ন্যায় ব্যবহার করছে । ফলে নিপীড়ন নির্যাতনের অভিনব সব পন্থায় মানুষ আতঙ্কজনক ও ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে ।
আমাকে ক্লান্ত করে দিনলিপির পাতা , দীর্ঘশ্বাসের ধূয়াশা হৃদপিন্ডে হামাগুড়ি দেয় , ছুঁয়ে দেখা দুরত্বে আমি , আর মনিটরে মুখোমুখি অপরিচিত মৃত চোখ । এই সব ফালতু নির্জীব দুপুর , মেছোহাটায় দরাদরি ; ঘুম ভাঙলেই খবরের কাগজ , আঙুল আর দূ : স্বপ্নে মাখামাখি ক্যামিকেলে বাচিঁয়ে রাখা তোড়া তোড়া বৃন্তহীন গোলাপের অশ্লীলতা , ফুটপাত জুড়ে . . . ক্রমাগত বড়ো হয়ে ওঠার গন্তব্যহীন যাত্রা ; আরো যতো ইতংবিতং , ক্রমান্বয়ে ভুল পাঠ । গেরুয়া নয় , বরং বিষন্নতার ধূসর আচ্ছাদন আমাকে মুড়ে রেখেছে আজীবন ; চৌকাঠ ডিঙোলেই অন্য পৃথিবী ; দীর্ঘশ্বাস বদলে নিয়ে অনায়াসে পেয়ে যাবো দীর্ঘসন্যাস ; গুহাশ্রয়ী রক্তে বয়ে আনা আদিম বিষ্ময় এক ঝাক প্রজাপতি আলতো ছুয়েঁ দিলে হাত ভরে উঠবে ডানারঙ আল্পনায় । তবু আর চৌকাঠ ডিঙানো হলো কই ? কই হলো পঞ্চমীর মেটে জোৎস্নায় ঘর ছাড়া ? কই হলো সব কিছু পাশে ঠেলে বলে ওঠা - দূর ছাই ! আমাকে আটকে রাখেনি জীবনের ধারা , আমাকে আটকে রাখেনি নির্জীব চৌকাঠ ; আমাকে শুধু আটকে দিলি তুই । জীবনের চেয়ে বিশাল এই বাধা ডিঙিয়ে কিভাবে আমি তবে আমাকে ছুঁই ? - - - - - - - - - - - - - - ১৭ অক্টোবর , ২০০৭ নিকেতন , ঢাকা ।
ঢাকা , ৮ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : অবশেষে বহুমাত্রিক সমস্যায় ভুগতে ভুগতে উদ্বোধনী আসরেই থমকে গেল শ্রীলঙ্কার টুয়েন্টি - টুয়েন্টি প্রিমিয়ার লিগ ( এসএলপিএল ) । এ বছর ১৯ জুলাই থেকে এসএলপিএল ' র প্রথম আসর শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা স্থগিত করা হয়েছে ২০১২ সালের আগস্ট পর্যন্ত । শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট ( এসএলসি ) এসএলপিএল ' র ফরম্যাট , সময়সূচি ও বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটারকে ওই আসরে খেলার ব্যাপারে দলভুক্ত করলেও ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে ( বিসিসিআই ) দ্বন্দ্ব ও বিতর্কে পিষ্ট হলো উদ্বোধনী আসর । বিশেষ করে বিসিসিআই ভারতীয় ক্রিকেটারদের এসএলপিএল খেলার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা দেয়ার কারণেই আসর বিবর্ণ হওয়ার আশঙ্কায় এ সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হলো এসএলসি । এসএলপিএল ' র সার্বিক স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান সমারসেট এন্টারটেইনমেন্ট ভেনচার্স ও এসএলসি ' র নতুন কমিটির মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সভা থেকেই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ইএসপিএন ক্রিকইনফো । তবে এসএলসি জানায় , নিয়মিত প্রাদেশিক টুয়েন্টি - টুয়েন্টি আসর এবারো সময়মতই আয়োজিত হবে । আর ওই আসরে ৫টি প্রাদেশিক দল কোনো বিদেশি ক্রিকেটারকে ছাড়াই খেলবে । এসএলপিএল খেলার জন্য চুক্তিভুক্ত দুই দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার হার্শেল গিবস ও ডেভি জ্যাকবস এক বার্তা সংস্থাকে এ তথ্য জানিয়েছেন । তারা জানান , এসএলপিএল কর্তৃপক্ষ তাদের ১ বছরের জন্য আসর স্থগিত করার সিদ্ধান্ত জানান । আগামী বছর আগস্টে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৪ সপ্তাহের একটি বিরতি রয়েছে । ওই সময়েই আসরটি করার চিন্তা - ভাবনা করছে এসএলসি । কারণ , ভারতের ক্রিকেটারদেরসহ সকল দেশের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চায় এসএলসি । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমআর / এএএ / ১৮ . ২৬ঘ . )
এই পুস্তকটি রচিত হয়েছিল আমাদের মুক্তি সংগ্রামের প্রকৃত তথ্য লিপিবদ্ধ করার জন্য নয় ; বরং আমাদের মুক্তি সংগ্রামের সর্বশেষ পর্যায় ও স্বাধীনতা যুদ্ধকে বিশেষ উদ্দেশ্যে পেইন্টিং করার জন্যে , যার লক্ষ্য ছিল হয়তো তৎকালীন ক্ষমতাসীন সরকার ও মহলের মনোরঞ্জন অথবা তাঁদের ফর্মাবরদারী প্রায় ৪৫০ পৃষ্ঠার এই গ্রন্থটিতে দুঃখজনকভাবে অনুপস্থিত পাকিস্তান পর্বে দুরন্ত জঙ্গী কৃষক শ্রমিক আন্দোলন ও সংগ্রামের কথা । সাম্রাজ্যবাদের সাথে আপোষকামী বুর্জোয়া নেতৃত্ব নয় , মধ্যবিত্ত - নিম্নবিত্তের ছা - পোষা দ্বিধাগ্রস্ত , অদৃঢ় , সুপ্ত ক্ষোভ পূর্ণ প্রত্যাশার নির্বিষ রাজনীতি নয় ; প্রকৃত প্রস্তাবে পাকিস্তান আমলে দুর্গম অগণিত প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে মুক্তি ও স্বাধীনতার মহাসড়ক নির্মিত হয়েছিল নিরবচ্ছিন্ন কৃষক ও শ্রমিক আন্দোলনের মাধ্যমে ; বলাবাহুল্য যার পুরোভাগে সতত সক্রিয় গতিশীল অবস্থান ছিল মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ।
রাজ বলেছেন : জীবন থেকে নেয়া প্রতিটি বর্ননাই বোধ হয় ভাল হয় . . . . . আপনার এ প্রশংসা আমাকে আরো লিখে যেতে সাহসী করবে । অনেক অনেক ধন্যবাদ
দ্রুত গতিতে চলমান থ্রিজি প্রযুক্তি ব্যবহৃত যন্ত্রে তথ্য আদান প্রদান ক্ষমতা ১২৮ থেকে ১৪৪ কিলোবাইট পার সেকেন্ড , কম গতিতে চলমান যন্ত্রে তা ৩৮৪ কিলোবাইট পার সেকেন্ড এবং স্থির যন্ত্রে গতি ২ মেগাবাইট পার সেকেন্ড ।
ব্রিটিশ আমলের পিসি হলেতো স্লো হবেই । এখনো পর্যন্ত আমার কাছে Kaspersky সেরা ।
নিউইয়র্ক থেকে এনা : নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য ' বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মহাসম্মেলনে ' প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানা । যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ১৭ জুলাই বিশ্ববিখ্যাত টাইমস স্কোয়ার সংলগ্ন ম্যারিয়ট মার্কি হোটেলের বলরুমে ।
লেখক বলেছেন : সেই প্রশ্নটাই তো করলাম ? আপনাকে আরো প্রিসাইজ একটা প্রশ্ন করি : ইতিহাসের ঠিক কোনতারিখ থেকে জিয়া মীরজাফরি শুরু করেছে বলে আপনি মনে করেন ?
মোশারফ হোসেন বলেছেন : মোনারে ভালো পাই । হেতি কোন স্কুলের কন ? টাংকি মারতে যামু সেই স্কুলে ।
সুলতানা কামাল বলেন , দেশে গণতন্ত্রের লেবাসে আজ অনেকেই ফ্যাসিজমের চর্চা করছে । বিচার ব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষের কোনো আস্থা নেই । আইনের শাসন শুধু মাত্র কাগজে - কলমে থাকলে হবে না , তা জনসাধারণের জীবনে প্রতিফলন ঘটাতে হবে । দেশে আইনের শাসনের দুর্বলতার কারণ হিসেবে সুলতানা কামাল জবাবদিহিতার বাধ্যবাধ্যকতা না থাকাকে উল্লেখ করেন ।
সময় করে হলেও আর একটু গভীরে যাওয়া যায় কিনা ভেবে দেখতে পারেন ।
লেখক বলেছেন : হায় হায় , চেয়ারটার কোনও ক্ষতি হয়নি তো ?
৫০ , ০০০ কোটি টাকা খরচ করে ময়মনসিংহের ত্রিশালে বঙ্গবন্ধু বিমান বন্দর করছে আমাদের আওয়ামী লীগ সরকার । এটা নাকি নির্বাচনী ইশতেহারায় ছিলো । আমাদের আগের ইশতেহারা গুলো গেলো কই মামনি ? ? আর কত জ্বালাবেন আমাদের ? ১০ আমাদের দরকারী ইশতেহারা গুলো গেলো কই খালামনি ? ? আমাদের দেশে কি বিমানে ট্রাফিক জ্যাম লেগে যায় ? বিমান বন্দরের আগে আমাদের কি কি দরকার ছিলো ? দেখেছেন আমরা কেমন ভাঙ্গা রাস্তায় চলি ? দেখেছেন আমাদের কোনো গ্রাম্য পথ আষাঢ় মাসে কেমন কর্দমাক্ত হয় ? দেখেছেন দেশের ৮০ ভাগ মানুষ কিভাবে চলে ঐসব রাস্তায় ? দেখেছেন কোনো কৃষক মাথায় ২ মন ওজনের ধানের বস্তা নিয়ে কত ঘাম ঝরিয়ে ঐসব রাস্তা পাড়ি দেয় ? দেখেছেন কখনো কোনো ব্যাস্ত সড়ক নদীতে গিয়ে কিভাবে থেমে গেছে ? ছোট্ট একটা ব্রীজের অভাবে মানুষ কত অসহনীয় যন্ত্রনায় ভোগে ? আপনি কিন্তু তাদের টাকা দিয়ে বিমান বন্দর বানাচ্ছেন । দেখেছেন আমরা কিভাবে বাদুরের মত ঝুলে গাড়ীতে চলি ? দেখেছেন আমরা কতক্ষণ ট্রাফিক জ্যামে আটকে থাকি ? ভেবে দেখেছেন দেড় কোটি মানুষের ঐ ঢাকা শহরে কতগুলো রাস্তা দরকার আর কতগুলো আছে ? দেখেছেন কখনো কত মা সন্তান হারা হচ্ছে প্রতিদিন কোনো ট্রাফিক রুল নেই বলে ? আপনি কিন্তু তাদের টাকা দিয়ে বিমান বন্দর বানাচ্ছেন । ভেবে দেখেছেন বুড়িগঙ্গার তলদেশের ১০ হাত গভীর পলিথিনের স্তর কিভাবে পরিষ্কার করবেন ? ভেবেছেন কি কখনো নদীগুলোতে পলি জমে তাদের গভীরতা হারিয়ে প্রতি বছর বন্যার প্রকোপ কিভাবে বাড়াচ্ছে ? বন্যা কবলিত মানুষগুলি ক্ষুধার যন্ত্রনায় কিভাবে ত্রানের জন্য হাহাকার করে দেখেছেন ? চিন্তা করুন তো একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ কতটা লজ্জা বিসর্জন দিয়ে ঐ ত্রানের জন্য ছুটে যায় ? আর আপনারা ঐ ত্রান দিতে যান আর ভিডিও করেন প্রচারের জন্য । ভেবেছেন কি ফি বছর কত মানুষ নদী ভাঙ্গনের মুখে পড়ে হারাচ্ছে তাদের ঘর বাড়ী । আপনি কিন্তু তাদের টাকা দিয়ে বিমান বন্দর বানাচ্ছেন । দেখেছেন কি আমরা রাতে কেমন ছটফট করি গরমের নির্মম নিষ্ঠুরতায় ? দেখেছেন কি আমাদের সন্তানগুলো অন্ধকারে মোমবাতীর আলোয় কিভাবে পড়াশুনা করে ? নিজে কিম্বা নিজের স্বামীকে কখনো হাতপাখার বাতাস খাইয়েছেন ঘন্টার পর ঘন্টা ? সারারাত নির্ঘুম থাকার পর পরের দিন কত কষ্ট হয় কাজ করতে ভেবে দেখেছেন এক সেকেন্ড ? আপনি কিন্তু তাদের টাকা দিয়ে বিমান বন্দর বানাচ্ছেন । দেখেছেন কখনো রাস্তায় লাইন দিয়ে কলস হাতে ঘন্টার পর ঘন্টা দাড়িয়ে থাকা নিস্পাপ জীর্ণ পোষাক পরা ব্যাস্ত মানুষগুলিকে ? পানির অভাবে গোসল না করে এই গরমের দিনে একটি দিন পার করেছেন জীবনে ? মাথায় করে কাঁধে করে পানি বহন করতে কেমন কষ্ট হয় ছোট্ট শিশুগুলির কল্পনা করার মস্তিক আল্লাহ দিয়েছেন আপনাদের ? আপনি কিন্তু তাদের টাকা দিয়ে বিমান বন্দর বানাচ্ছেন । দেখেছেন কখনো ষাটোর্ধ মানুষগুলিকে পেটের তাড়নায় চৈত্রের দুপুরে রিক্সা চালাতে ? কল্পনা করুন তো দিনে তারা কত টাকা আয় করে ? দেখেছেন তারা কেমন জায়গা রাত্রি যাপন করে ? আপনি কিন্তু তাদের টাকা দিয়ে বিমান বন্দর বানাচ্ছেন । রাস্তায় শুয়ে থাকা মানুষগুলির কথা ভেবেছেন জীবনে ? কোনোদিন কল্পনা করেছেন এমন জীবন যদি আপনার হতো ? সেটা করবেন কেনো ওরা তো মানুষ না , মানুষ শুধু আপনারাই । এটা ওদের প্রাপ্য , ওদের দেখার জন্য তো সয়ং বিধাতা আছেন । বিধাতা আছেন এটাই ওদের মনের শান্তি , তিনি সুবিচার করবেনই । মানুষ তো তারাই , যারা দেখেও না দেখার ভান করতে পারে , শুনেও না শোনার ভান করতে পারে । মিথ্যা প্রতিশ্রুতি , আর মিথ্যা বুলি আওড়াতে পারে । আর কতো বকর , ফারুক কে লাশ হতে হবে ? ছাত্ররাজনীতি কি বন্ধ করা মোটেও সম্ভব নয় ? ক্যাম্পাসের এই রাজনীতির নোংরা মুখ দেখেও না দেখার ভান আর কতদিন করবেন ? ক্ষমতার এতো লোভ কেনো ? মরলে কি ক্ষমতা সাথে নিয়ে যাবেন ? চোখে আর কতকাল রঙ্গীন চশমা দিয়ে থাকবেন ? রাস্তাঘাটে মিছিল মিটিং এ রামদা , চাপাতি , বন্দুক হাতে ওদের সনাক্ত করে শাস্তি দেয়া কি উচিৎ না ? নিজের দলের হলেও যদি ওদের শাস্তি দিন , তাতে আপনার জনপ্রিয়তা বাড়বে , এটা বুঝবেন কবে ? সন্ত্রাস নির্মূল করতে চেয়েছিলেন , সেটা কি করেছেন নাকি আরো বেড়েছে ? আরো অনেক কিছু আছে যেগুলো সবার আগে করা উচিত আমাদের । আপনাদের মুখে আসলে অদৃশ্য মুখোশ , আমাদের রক্ত - মাংসের চোখে সেগুলো অবলোকন করা সম্ভব না । বারবার ভোট দিতে যাবো আর বারবার প্রতারিত হবো । আপনাকে ভোট দিই আপনার বাবার সেই পশম খাড়ানো ভাষণ শুনে । ওনাকে ভোট দিই ওনার স্বামীর সুনাম শুনে । আপনারা কি করছেন ? আপনাদের কেনো ভোট দিবো আমরা ? শুধু একটা জিনিষ শিখেছেন , অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপানো । আগের সরকার এটা করে গেছে । আমরা দেখতে চাই আপনারা কি করলেন । ৫০ , ০০০ কোটি টাকা দিয়ে দেশে কত কিছু করা যেতো ভেবে দেখেছেন কখনো ? আমাদের কি সত্যিই এই বিমান বন্দর না হলেই নয় ? হিসাব করে দেখুন তো কত একর জমি লাগবে এই বিমানবন্দর বানাতে ? এহেন ঘনবসতিপূর্ণ দেশে আমাদের কি জায়গা নষ্ট করার বিলাসিতা মানায় ? এটাই যদি ইচ্ছা ছিলো জিয়া বিমানবন্দরকে মুজিবের নামে করে দিতেন । জিয়ার নাম রাখতে চান না আবার মুজিবের নাম ও দিতে পারছেন না , এজন্য নতুন এ বিমান বন্দর তৈরির জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন এটা জনগন বোঝে না ? আপনি কি মনে করেন এগুলো করে সচেতন নাগরিকের মন পাবেন ? এসব করে বঙ্গবন্ধুকে আপনি আরো অশ্রদ্ধার পাত্র বানাবেন জনগনের কাছে । কি পাপ করেছি আমরা ? ? আপনাদের ভোট দেয়াই কি আমাদের পাপ ? নাকি বাংলাদেশে জন্মগ্রহন করাই আমাদের পাপ ? দিন আমাদের যন্ত্রনা দিন । তার পরও আমরা আপনাদের সুনাম করি , সাপোর্ট করি । কারণ আমরা অতি অল্পেই সন্তুষ্ট হতে পারি । তার পরও তো আমরা বেঁচে আছি । সেই ডাকাতের খপ্পরে পড়া নিরীহ গোবেচারার মত বলি " সেও ভালো সব নিলেও আমার আন্ডারওয়ারটা তো নেয় নি , ইজ্জতটা তো বাঁচলো " ।
লেখক বলেছেন : সাথে ক্রেক ফাইল যেটা আছে তা ইন্সটল করা ফোল্ডারে রিপ্লেস করে তারপর সিরিয়াল কী দিন ।
মা যখন শেষ নিংশ্বাস ত্যাগ করেন তখন অামার বয়স ১৯ । সংসারে পাঁচ ভাই বোনের মাঝে অামিই সবার বড় ছিলাম । তাই ২০ বছর বয়সে সংসারের জীবিকার দায়ে যুদ্ধে নামতে হয়েছে । মা থাকা কালে মায়ের মমতার অনুবতি অত বুজতে পারিনি । মায়ের অপূণতা কি , মা ছাড়া ধরণীর সুখ কাকে বলে , সেটা এখন প্রতিদিন , প্রতি ঘন্টা , অশ্রুর মাঝে মায়ের মমত্বকে খুঁজতে য়ায় , বুঝতে পাই । অার সেটা কখনো কাব্যের মাঝে , কখনো মানবের মাঝে , এবারের ২০১১ একটা কবিতার বই প্রকাশ করেছি সেই মাযের নামে ( মা - - স্বদেশের মাঝে খুঁজি ) ২০১২ সালে অারো দুইটা বই প্র
নাগরিকের মডু ভাই কি উইক এন্ডে মাল খাইয়া ঘুমাইছেন . . . . . . . . . . . . একই দিনে একই ব্যক্তি ৫ টা একই টাইপের পোস্ট ক্যামনে দেয় ? ফ্লাডিং বলে মনে হয় একটা কিছু নাগরিক বিধিমালায় দেখছিলাম কুনো এককালে । কি জানি ভুলও হইতে পারে
আগে খেয়াল করিনি , খুব সুন্দর পোষ্ট । ধন্যবাদ সালেহ ভাই ।
যারা বিসমিল্লাহ ' র ভেতর আল্লাহকে খুঁজে পায়না , তারা আল্লাহকে খুঁজে পাবেনা
দাতের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে - নির্মাণাধীন খালেদা জিয়া হলের নাম পরিবর্তন না করা , ক্যাম্পাসে সব ছাত্রসংগঠনের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত , মেধার ভিত্তিতে হলগুলোতে আসন বণ্টন , ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলাকারীদের বিচার , আগামী বাজেট শিক্ষা সহায়ক খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি ইত্যাদি । সমাবেশে ছাত্রদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু তাদের দাবিগুলো পড়ে শোনান । সমাবেশে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম , ঢাবি শাখার আহ্বায়ক আবদুল মতিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক ওবায়দুল হক নাসির বক্তৃতা করেন ।
লেখক বলেছেন : না আব্দুল খালেক মজুমদার হইলো জামাতের । আর এমপি খালেক হইলো আরেকজন , তারও ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে ছবি আছে
লিখেছেন অসীম কুমার সময়ঃ ২৬ / ০৬ / ২০১১ · 5 টি মতামত
Posted on সোমবার , ২২ ফেব্রুয়ারী , ২০১০ by ভাঙ্গা পেন্সিল
ধন্যবাদ মনজুরাউল লেখাটি ছড়িয়ে দেয়ার জন্যে । নির্মাণ ব্লগের , জানেনই তো , ওই হরতাল আহ্বানকারী ক্ষুদ্র সংগঠনগুলির মতোই অবস্থা ; একটি স্থির লক্ষ্য আছে , কিন্তু এখানে হাজার হাজার মানুষ হিট করে না । হাতে গোণা সমর্থক নিয়ে হরতাল আহ্ববানকারী জাতীয় কমিটি কী করতে পারবে জানার পরও আমার মনে হয়েছে , একে সমর্থন করে জানানো উচিত , জাতীয় সম্পদ নিয়ে সরকার সংসদকে উপেক্ষা করে যা করছে তা সঠিক নয় । ঠিক তেমনি নির্মাণ ব্লগে লেখাটি কম মানুষের চোখে পড়বে জানার পরও আমার মনে হয়েছে , লেখাটি এখানেই থাকা উচিত । আপনি লেখাটি ছড়িয়ে দিয়ে চিন্তার পরিসর আরও বাড়িয়ে দিয়েছেন ; অনেকের মত জানার সুযোগ হলো এবং হবে এর ফলে । আর তা নিশ্চয়ই আমার জানার পরিধিকেও আরও বাড়িয়ে দেবে । আবারও ধন্যবাদ ।
লেখক বলেছেন : নতুন নতুন আরো চ্যানেল আসছে । ভারতীয় বস্তাপচা সিরিয়াল গেলা থেকে বিরত থাকি , আসুন ।
আরো ছবি ল্যাপি তে কি করছি বলবো না
আলেকজান্ডার ডেনড্রাইট বলেছেন : হাসব নাকি কাঁদব এখন ডিসিশান নিতে পারিনি । কঠিন বাস্তবতা । বিয়ে করতে ভয়ই লাগছে । এখনই প্রেম শুরু করতে হবে ।
গদাধর জড়িত স্বরে কহিলেন , ' দেশ ও সমাজ - সংস্কারের জন্য প্রাণ দেওয়া সকল মনুষ্যেরই কর্তব্য । ডাল ও ভাত সঞ্চয় করাই যাহাদের জীবনের উদ্দেশ্য , তাহারা গলায় দড়ি দিয়া মরিলেও পৃথিবীর কোনো অনিষ্ট হয় না । দেশ - সংস্কারের জন্য রাত্রি নাই , দিবা নাই , আপনার বাড়ি নাই , পরের বাড়ি নাই , সকল সময়ে সর্বত্রই কোনো বাধা মানিবে না , কোনো বিঘ্ন মানিবে না - - কেবল ঐ উদ্দেশ্য - সাধনের জন্য প্রাণপণে চেষ্টা করিবে । যে না করে সে পশু , সে পশু ! অতএব ' - -
খুব ভাল লাগল বর্তমান সময়ে মিরপুর বাসীর জনদূর্ভোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ ভিডিওতে উপস্থাপন করায় । ব্লগে কিছু এই ধরনের নাগরিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন । আইরিন আপু আপনাকে ধন্যবাদ জানাই ।
আশা ছল - ছল চোখে কহিল , " এবারকার মতো আমাকে মাপ করো । এমন আর কখনোই হইবে না । "
প্রতিদিন সকালে প্রায় ৭০ লক্ষ শিক্ষিত প্রাপ্তবয়স্ক বাঙালি আনন্দবাজার পত্রিকা পড়েন । সত্যি বলতে কি , পশ্চিমবঙ্গে প্রতি দু ' জন সংবাদপত্র পাঠকের মধ্যে একজন আনন্দবাজার পত্রিকার পাঠক ।
ব্যক্তিগত : লম্বা সময় পর ব্লগ সাইটে ঢুকলাম , আজকে আরেকটা সিমেস্টার শেষ হলো ; এখন পর্যন্ত ব্যস্ততম একটা সিমেস্টার । খুব স্বাভাবিক ভাবেই পরীক্ষা খারাপ হয়েছে এবং কেমন যেন বিপদের গন্ধ পাচ্ছি । গত এক মাসে প্রায় অস্বাভাবিক একটা সময় পার করেছি ; জাপানিজ বন্ধুদের স্ট্যামিনা দেখে অবাক হওয়া ছাড়া আর কিছু করার ছিল না ; আমার চেয়ে ২ - ৩ টা কোর্স বেশি নিয়েও কত স্বাভাবিক ! যাইহোক , ঝামেলা মুক্ত হয়েছি ; প্রতীক্ষা ভাল কিছু র ; চারপাশে : গত সপ্তাহের তাইফুন - ৭ এর পর সত্যিকারের গরম কাকে বলে বুঝতে পারছি ; অবশ্য পুরো গরম একটা বছরও জাপানে থাকলাম না ; এ বছরেও নয় , আগামী সপ্তাহে দেশের পথে পা বাড়াবো । পশ্চিমা পৃথিবী আবারো সেই পুরনো ইসলামী মৌলবাদের ভয়ে আক্রান্ত , পশ্চিমা রাজনৈতিক নেতারাও কম মৌলবাদী নন ; কাজেই কোন পক্ষের সমালোচনা করছি না । তবে ভেঁড়া হচ্ছি আমরা সাধারণ মানুষ ; ধর্মীয় মৌলবাদ , বর্ণবাদ - এই ভূতেরা পৃথিবী ছাড়বে কবে ?
বায়ার সংগ্রহের লক্ষ্যে প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি ও আগস্টে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুটে এসব পণ্যের মেলা বসে । প্রতিষ্ঠানটি পণ্য রফতানি করে প্রতি বছর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনসহ দেশের কয়েক হাজার বেকারদের কর্মসংস্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে । এসব অবদানের জন্য ২০০১ - ০২ অর্থবছরে স্বর্ণ , ২০০২ - ০৩ অর্থবছরে রৌপ্য ও ২০০৩ - ০৪ অর্থবছরে ব্রোঞ্জ ' র তৈরি জাতীয় রফতানি পদক লাভ করে ।
ঈশ্বর নাকি পাপ আর পূণ্যের একটা ভারসাম্য রাখেন জগতে , আমেরিকার যুদ্ধগুলোর ভারসাম্য রাখার জন্য শান্তির মেডেল তাদেরই বেশি দরকার ।
নরসিংদীর বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক শাহ্ হালিম উয - যামান গত ২১ জুন মঙ্গলবার সকাল ১০টায় শ্বাসকষ্ট জনিত কারনে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন ( ইন্নালিল্লা - - - - রাজেউন ) । মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর । তিনি স্ত্রী , ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে সহ বহু সংখ্যক আত্মীয় স্বজন ও গুনগ্রাহী রেখে গেছেন । তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে নরসিংদী শহরে শোকের ছায়া নেমে আসে । শিক্ষাঙ্গন ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনসহ সকল স্তরের মানুষ মরহুমকে একনজর দেখার জন্য শহরের ভেলানগরস্থ বাসভবনে ভীড় জমায় । বাদ যোহর নরসিংদী কোর্ট মসজিদ অঙ্গনে জানাযা শেষে তাকে তার গ্রামের বাড়ী মনোহরদী উপজেলার কীর্তিবাসদীতে পাবিবারিক গোরস্তানে দাফন করা হয় । জানাযায় নরসিংদী সরকারী কলেজের প্রিন্সিপাল অধ্যাপক আবু বকর সিদ্দিক , সাবেক প্রিন্সিপাল আলহাজ্ব অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী , সাবেক প্রিন্সিপাল অধ্যাপক গোলাম মোস্তাফা মিয়াসহ বহুসংখ্যক গণমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন ।
আলম খান একটু চড়া গলায় বললেন , হান্নান মাস্টার তুমিও দেখি লতিফ স্যারের মত কথা বলছ । তুমিও কি মা দিবস সম্পর্কে কিছু জানো না ?
আমার সবচেয়ে স্পষ্ট স্মৃতিগুলোর মধ্যে রয়েছে আমাদের পারিবারিক উদযাপনসমূহের স্মৃতি - জন্মদিন , শ্রাদ্ধবাসর ইত্যাদির । শ্রাদ্ধবাসর - এর অনুষ্ঠানগুলো ছিল দারুণ - বিশ্বাস করুন আর নাই করুন । আপনারা যেমনটা ভাবছেন সেরকম কোন মৃত্যুময় ব্যাপার ছিল না সেগুলো । বরং তার উল্টো । মৃতের সমাহিতকরণের পর আমরা সবাই নিকটবর্তী বীয়ারের দোকানে জমায়েত হতাম , যার নাম ছিল ট্রমারস্ এবং সেখানে মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে কৌতুক বলতে বলতে খানাপিনা করতাম । আমি তাই শ্রাদ্ধবাসরগুলার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতাম কেননা সেগুলো ছিল আনন্দময় অনুষ্ঠান ।
আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের পক্ষ থেকে সম্প্রতি শুরু হয়েছে নতুন একটি জরিপ , যেখানে আপনি বলতে পারবেন আপনার কম্পিউটিং অভিজ্ঞতার কথা । কি দিয়ে শুরু করেছিলেন কম্পিউটিং ? বন্ধুর বাড়িতে কিংবা কলেজের ল্যাবে সেই প্রথম কম্পিউটার ব্যবহার করার অভিজ্ঞতা । জানাতে পারেন গেম খেলা কিংবা মুভি দেখার কাজে কম্পিউটার ব্যবহার করতেন কিনা সে কথাও । ছোট্ট এই জরিপটির ফর্ম পূরণ করতে সময় লাগবে মাত্র ৩০ সেকেন্ড থেকে ১ মিনিট । জরিপে অংশগ্রহণকারীদের জন্য থাকছে প্রযুক্তি বিষয়ক ই - ম্যাগাজিন " প্রযুক্তি কথন " - এর পরবর্তী সংখ্যা সরাসরি ইমেইলে পাবার সুযোগ । তো ঝটপট নিজে পূরণ করে দিন ফর্ম আর বন্ধুকের পাঠিয়ে দিন জরিপের লিংক । Loading . . . কৃতজ্ঞতা / তথ্যসূত্র : উন্মাতাল তারুণ্য
লেখক বলেছেন : : কি কন ? একটা সালেরও উল্লেখ নাই । হিস্টুরি কই পাইলেন ? কি মিষ্টুরি ! !
আমিও ডুবের মাঝেই ছিলাম . . . মাঝে মাঝে মুখ উচা কইরা্ দেখি কি অবস্থা . . .
শেষ হল বাংলাদেশের জনগনের জন্য ভোগান্তীর ৯০ ঘন্টা ! আসলে কি ৯০ ঘন্টা ? বাস্তবে হল ২১৬ ঘন্টা মানে গত ৩ জুন হতে হতে আজ ১১ জুন ২০১১ পর্যন্ত দেশ ও দেশের অর্থনীতি অচলের ডাক । মাঝখানের ৪ ও ৫ এবং ৯ তারিখ ছিল বিরতী । যা আসলে ছিল পরের অংশের প্রস্তুতি । যাক ভালই ঘটনা - অঘটনের মধ্য দিয়ে শেষ হল ঐ হরতাল নামক জঘন্য ভয়াল থাবা । কেন ভয়াল বলেছি ? দেখুন কিছু চিত্র । এ চিত্রগুলো গত জোট আমল এবং বর্তমান সরকার আমলের হরতালের চিত্র । এভাবে প্রতি হরতালেই হয় পিকেটিং , হামলা , পাল্টা হামলা ও হরতালের প্রতিরোধের নামে নির্যাতন । এখানে দুটি কথা দুই পক্ষে বহুল প্রচলিত ও কমন । তা হল যারা হরতালকারী তারা বলেন আমাদের গনতান্ত্রিক ( ! ) অধিকারে সরকার হস্তক্ষেপ করেছে , এ সরকার স্বৈরাচার বা স্বৈরাচারকেও হার মানিয়েছে , এর ক্ষমতায় থাকার কোন অধিকার নাই । তারপরও হরতাল সফল হয়েছে । জনগন এ গনধিকৃত ( হরতালকারীদের ভাষায় ) সরকারের পতন বা পদত্যাগ চায় । আবার সরকারী দল বা যারা ক্ষমতাসীন তারা কি বলেন ? তারা বলেন হরতাল জনগন প্রত্যাখ্যান করেছে । তাই তাদের দাবী অ - যৌক্তিক । পুলিশ কেন হরতালে লাঠিচার্চ করেছে বা আপত্তিজনক ভুমিকা পালন করেছে ? উত্তর হল পুলিশ তাদের দায়ীত্ব পালন করেছে , কারন তারা রাস্তায় বিশৃঙ্খলা করেছিল , তাই পুলিশ বা আইন - শৃঙ্খলা বাহীনি তাদের দায়িত্ব পালন করেছে । এতে যদি কেউ আহত বা নিহত হয় সেটা অনিচ্ছাকৃত ইত্যাদি । উপরের বক্তব্য প্রায় সব সময়ই এক ও অভিন্ন খালি মাঝে মধ্যে ষ্টাইল বা ব্যাক্তির পরিবর্তন হয় আরকি ! এখন প্রশ্ন হল এই জনগন কারা ? তারা কি শুধু রাজনৈতিক দলগুলোর প্রত্যক্ষ সমর্থনকারী না কি গোটা দেশের আম - জনতা ? অবশ্যই আম - জনতা বা শান্তিপ্রিয় জনগন যেমন হরতাল করতে যায়না তেমনি এর প্রতিরোধ করার জন্য রাস্তায় নেমে গাড়ী ভাংচুর , জ্বালাও পোড়াও - এর মত দেশের উন্নয়ন বিরোধী কর্মকান্ডে নিজেদের জড়ায়না । তারা সব সময় থাকেন নীরব । তাদের চাহিদা একটাই , তা হল " শান্তি , উন্নয়ন ও দুর্নীতিমুক্ত দেশ " । তাহলে কি দাড়াল ? সরকার বা হরতাল কারী দল বা গোষ্ঠী বা বিরোধীদল যেই হোক না কেন দেশের ৯৭ % আম জনতা তাদের এই ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডের সাথে যেমন নেই , তেমনি এর প্রতিরোধের নামে অত্যাচার - নির্যাতনের সাথেও নেই । তাহলে প্রশ্ন আসে যদি জনগন তাদের সাথে না থাকে তাহলে অফিস খোলা থাকেনা কেন ? গাড়ী চলেনা কেন ? রাস্তায় নির্বিগ্নে চলাচল করা যায়না কেন ? দোকান - পাট ও সুপার মার্কেট বন্ধ থাকে কেন ? ইত্যাদি । এর সব গুলোর উ্ত্তর হল ভয় ও জান - মালের নিরাপত্তার জন্যই মানুষ উপরোক্ত পদ্বতিকে মেনে নিয়েছে , অন্য কোন কারন নয় । এসব পচা - গন্ধ কার্যক্রমের সাথে সাধারন তথা প্রকৃত দেশ প্রেমিক জনগন স্বাধীনতার পর হতে আজ পর্যন্ত ছিলনা বা এখনও নেই । হয়ত কেউ কেউ বলবেন ৯০ এর গন - আন্দোলন ( ! ) এর কথা । আমি বলি সেদিনও ছিলনা । তবে বর্তমান হরতালের চেয়ে একটু বেশী জন সমর্থন ছিল , এর বেশী কিছু নয় । কারন সেটাও ছিল ক্ষমতার পট পারিবর্তনের হরতাল আন্দোলন , দেশ বা জনগনের জন্য নয় । জনগনকে যদি তার স্বাধীন মত চলতে বাধা না দেয়া হয় তাহলে হরতাল জনগন চায় কি না চায় তা যাচাই করা যেত । কিন্তু সে সুযোগ বা অধিকার জনগনের কাছ থেকে হরতালকারী বা সরকার কেড়ে নিয়েছে ভয় ও সন্ত্রাসী কার্যকালাপের মাধ্যমে । জনগন যে হরতাল চায়না তার প্রমাণ গতকাল ও আজকের ডাকা " ইসলামিক দলগুলোর ডাকা ৩০ ঘন্টা হরতালে " পাওয়া যায় । সেথানে পিকেটিং কম থাকা বা দুর্বল থাকার সম্ভাবনা থেকে অনেকটা নিরুত্তাপ ও হরতাল বিহীন হরতাল পালিত হয়েছে । কারন কি ? কারন হল যারা হরতাল ডেকেছে তারা পিকেটিং বা শক্তির দিক থেকে অন্য কয়েকটি দল থেকে একটু দুর্বল । শক্তিশালী দলগুলো ক্রমানুসারে আওয়ামীলিগ , বিএনপি , জামাত , জাপা ও ওয়ার্কাস পার্টি । এদের হরতাল মানেই হল আ্তংক , আক্রমন - পাল্টা আক্রমণ , জ্বালাও - পোড়াও ইত্যাদি । অন্যান্যরা যে তা পারেনা তা নয় , আসলে তাদের শক্তি ও সরঞ্জামের অভাব । তাই আসলে এদেশের মানুষ হরতাল নামের জঘন্য কালচার থেকে মুক্তি চায় । কিন্তু রাজনৈতিক দল গুলো তাদের তথাকথিত গনতান্ত্রিক অধিকারের কথা বলে প্রকারান্তে জনগনের গনতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়ে এই বেহায়াপনা করে চলছে । এটা আর চলতে দেয়া যায়না । তাই আমাদের দেশের সকল আম জনতাকে এক হয়ে এ অশুভ কালচারকে চিরতরে বিদায় করতে হবে । এর কোন বিকল্প নেই । দেখুন হরতালের জ্বালাময়ী মিছিল
ইরানি নববর্ষের প্রথম দিনে এদেশের অন্যতম বৃহৎ নগরী মাশহাদে অবস্থিত ইমাম রেজা ( আ . ) এর মাজার প্রাঙ্গনে হাজার হাজার জনতার সম্মুখে ইরানের ইসলামি বিপ্লবের মহান নেতা আয়াতুল্লাহ আল উজমা খামেনেয়ী বক্তব্য রেখেছেন ।
আপনি ঠিকই জানেন , ভিসিআর এখোন ইতিহাস । যার পরিবর্তিত নাম ডিভিডি প্লেয়ার । অন্তমিল আর সেই ইতিহাস স্মরণ করানোই আমার প্রয়াস আরকি ?
কলকাতা চেম্বারের সভাপতি মনোজ মোহংকা এসময় তাদের আলোচনায় ঢুকে পড়েন । রাজনীতিতে প্রবেশে ড . ইউনূসের আগ্রহ দেখে তিনি তাকে বাংলাদেশের সেসময়কার অস্থির ও ঘোলাটে রাজনীতির প্রসঙ্গ তুলে ধরে আশঙ্কা ব্যক্ত করেন যে , রাজনীতিতে প্রবেশের মাধ্যমে ড . ইউনূস নিজের সুনামই ক্ষুন্ন করবেন ।
বাল্য থেকেই বাংলা গান শুনে আমার শ্রবণেন্দ্রিয় গড়ে উঠেছে । আরো বড় হয়ে ভালোবাসতে শিখেছি বাংলা সঙ্গীতের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কারিগরদের । এবং , আজও ভালো বাংলা গানের আমি চিরভক্ত , যদিও ভালো বিশেষণটি বিতর্কের অংশ বটে । রবীন্দ্র - নজরুল বুকে নিয়ে , পঞ্চভাস্করের পর্ব পেরিয়ে , পঞ্চাশ - ষাটের দশকের স্মৃতিমেদুর মোহমুগ্ধতা সঙ্গে করে , সত্তুর এবং তৎপূর্ব ও তৎপরবর্তী গণসঙ্গীতের গণআচ্ছন্নতায় আবিষ্ট হয়ে আমি বর্তমান বাংলা গানের জগতের অধিবাসী । অবশ্য , হয়তো বয়েসের কারণেই হবে , আমি উত্তরাধুনিক বা নিরুত্তরাধুনিক বাংলা গানের জগতে অতটা বসত করতে পারি নি । অবশ্য , অন্য ভাষার গান শুনি নি বা শুনি না এমন নয় , তবে , সেমাত্রায় আন্তর্জাতিক হতে পারি নি অন্তত সঙ্গীতের ক্ষেত্রে । ঋতুপরিবর্তনের বৈচিত্র্যে , হৃদয়ের আকুল উন্মাদনা প্রকাশে , জয় বা শোক বা বিদ্রোহ বা ক্ষোভ বা ভালোলাগার অনুভূতি বাঙ্ময় করতে বা মুখর করাতে আমি বাংলা গানের প্রতিই আভূমিপ্রণত হয়েছি বারবার । এছাড়া , আমার বঙ্গরূপবিকাশী ও প্রকাশক এমন মমতামধুর জাতীয় সঙ্গীতটির যারা পরিবর্তন চায় , আমি তাদের বিপক্ষে রীতিমত গুরুতর অবস্থান নেয়ার প্রয়াসী । বাংলা গানের প্রতি নিঃসংকোচ পক্ষপাতিত্বের জন্য , আবেগ প্রকাশে ও প্রচারে অনবরত এর সাহায্য নেয়ার জন্য , এবং সর্বোপরি বাংলা গান শুনে ও জাতীয় সংগীতটি শুনে নির্লজ্জ আবেগ লোকগোচর করার জন্য এবং এগুলোর পরিবর্তনের বিরুদ্ধে মৌলবাদী অবস্থান নেয়ার কারণে আমি আমার নিজের জন্য কঠোর ভর্ৎসনা চাই , আমুণ্ডুপদনখ কশাঘাত চাই , নিরন্তর নরকে আমার নির্বাসন চাই ।
সিলেট জেলার জকিগঞ্জে জন্মগ্রহণকারী মাওলানা ওবায়দুল হক দেশের একজন প্রখ্যাত উলামা মাশায়েক হিসেবে পরিচিত ছিলেন । তিনি দীর্ঘদিন বায়তুল মোকারম মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করেন ।
সেই দিনটি ছিল আর অন্য দশদিনের মতোই । বাংলাদেশের সব মানুষের জীবন চলছিল নিজ নিজ গতিতে । শুধু রাজশাহী নগরের হেতেম খাঁ এলাকার প্যারাগন ছাত্রী নিবাসের নিসাত ফারহাত টুম্পার জীবন থেমে গিয়েছিল চিরদিনের জন্য । রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিল নিসাত । যে সময় তার নতুন যাত্রাপথের সূচনা করার কথা সেসময়ই সে নিজের জন্য ডেকে নিয়ে এল সমাপ্তি । যে কক্ষে নিসাত ও তার বান্ধবী মিতু থাকত , সে কক্ষের সাথে জড়িয়ে আছে তাদের হাসি , আনন্দ , সুখ দুঃখের স্মৃতি যা এখন শুধু স্মৃতি হয়েই থেকে যাবে । নিজের উপর অভিমান থেকেই নিসাত আত্মহত্যার পথকে নিজের জন্য সঠিক পথ হিসেবে বেছে নেন । তাকে নিয়ে লিখেছেন সামিহা সুলতানা অনন্যা নিশাত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞান বিভাগে এক বছর পড়ার পর আবার পরীক্ষা দিয়ে চারুকলায় ভর্তি হয় । এই সিদ্ধান্তে তার বাবা তাকে বকাঝকা করেন । এরপর থেকে নিসাত আর তার বাবার সাথে কথা বলত না । সেই অভিমান থেকেই চিরদিনের জন্য বাবা - মা , বোনকে ফেলে আত্মহত্যার পথকেই বেছে নিল নিসাত । বাবা - মায়ের জন্য রেখে গেল তার নোটবুকের তিনটি পাতা । সেখানে সে লিখে গিয়েছে , ' মরার পর দেখব আমাকে কে কত ভালবাসে ' , বাবা - মা ও বোনের কাছে ক্ষমা চেয়েছে । সে বলেছে যে , কখনই সে আত্মহত্যা করতে চায় না ; কিন্তু দিন দিন পাগল হয়ে যাচ্ছে ও আত্মহত্যা করা ছাড়া তার আর কোনো উপায় নেই । নিসাতের বাড়ি নাটোরের বড়াইগ্রামে । মুক্তিযোদ্ধা মোজাম্মেল হকের দ্বিতীয় কন্যা নিসাত । নিসাতের রেখে যাওয়া তিনটি পাতার একটি পাতায় বাবার জন্য লিখে গিয়েছে , ' আব্বু যেদিন থেকে তোমার সাথে আমি কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছি , সেদিন থেকে প্রতি রাতে তোমাকে স্বপ্ন দেখি । বারবার মনে হয় আমার ভুল হয়েছে , আমাকে ক্ষমা করে দিও । তোমার সঙ্গে কথা বলতে খুব ইচ্ছে করে । আব্বু আব্বু বলে ডাকতে ইচ্ছা করে । ' নিসাতের মা বললেন যে , নিসাত ছোটবেলা থেকেই একটু অভিমানী ছিল ; কিন্তু এভাবে সে আত্মহত্যা করবে কেন ? এখনও তিনি নিসাতের আত্মহত্যাকে মেনে নিতে পারছেন না । যে মেয়েকে ভালবেসে , পড়িয়ে এত বড় করা , তার এভাবে চলে যাওয়াকে মেনে নেয়া আসলেই সম্ভব নয় । নিসাতের বাবার জন্য লিখে যাওয়া চিঠিটা যতোবার পড়েছি ততোবার আমার নিজেরই চোখের পাতা ভিজে উঠেছে । নিজ মনে বারবার প্রশ্ন জাগছে যে , নিসাতের মনে কেন এতো অভিমানের জন্ম হলো সেই বাবা - মায়ের প্রতি , যারা সব সময় তার ভালই চেয়েছে ? যে অভিমানের হাত থেকে বাঁচার জন্য সে আত্মহত্যার পথেই এগিয়ে গেলো ও মৃত্যুকে বরণ করে নিল । আর বাবা - মায়েদের মধ্যেইবা কেন সন্তানের ভালোর জন্য ওদের জীবনের সকল সিদ্ধান্ত , সন্তানের হয়ে নিজেদের নিয়ে নেবার এই প্রবণতা দেখা যায় । যাতে তা সন্তানের জন্য হয়ে দাঁড়ায় স্নেহের এক অনাকাঙ্ক্ষিত চাপ , রাগের ও অভিমানের কারণ । বাবা - মায়ের ইচ্ছার কাছে নিজের সখ , স্বপ্ন , ইচ্ছাকে বলি চড়াতে হয় সন্তানের । ইচ্ছার বিরুদ্ধে চলতে গিয়ে অনেক সময় তখন আত্মহত্যার পথকেই বেছে নেয় সন্তানেরা । পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যাবে , বহু সন্তান প্রতি বছর আত্মহত্যা করছে বাবা - মা অথবা সমাজের উপর অভিমান থেকে । মন খারাপ , অভিমান , রাগ বা দুঃখ থেকে আত্মহত্যা করার প্রবণতা নারীদের মধ্যেই একটু বেশি দেখা যায় পুরুষদের তুলনায় । নিজের উপর রাগ ও অভিমান থেকে প্রতি বছর বহু নারী আত্মহত্যা করছে । এই চেনা জগত্ , বাবা - মায়ের ভালবাসার পৃথিবী ত্যাগ করে শুধু তাদের স্মৃতিগুলো রেখে চিরদিনের জন্য পৃথিবী ছেড়ে চলে যাচ্ছে । সন্তান ও বাবা মায়ের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি ও অভিমান থেকে সন্তানদের আত্মহত্যা করার এই প্রবণতার কারণ ও এক্ষেত্রে বাবা - মা এবং সন্তানের কি করণীয় তা নিয়ে কথা হচ্ছিল সাইকোথেরাপিস্ট ডা . মোহাম্মদ আতাউর রহমানের সাথে । তিনি বললেন - ' নিসাতের অভিমান থেকে আত্মহত্যা খুবই ব্যতিক্রমী ঘটনা । সে যে অভিমান থেকে আত্মহত্যার পথকে মুক্তির উপায় হিসেবে বেছে নিয়েছে আর অন্য দশটি মেয়ে তা কখনই করবে না । তার মানসিক গঠনই এর পিছনে মূল কারণ । ' নিসাত তার বাবা ও তার সিদ্ধান্তকে খুব গুরুত্ব দিতো । তার বাবার ইচ্ছার বিরুদ্ধে নেয়া সিদ্ধান্ত , তার মানসিক গঠন তাকে আত্মহত্যার পথে প্রভাবিত করে । তারপরও তিনি মনে করেন , বাবা - মায়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যদি সন্তানকে নিজ জীবনের সকল সিদ্ধান্ত নিতে হয় , নিজের ইচ্ছা বাদ দিয়ে , বাবা - মায়ের ইচ্ছানুযায়ী কোনো বিষয় পড়ে যেতে হয় , তবে তা সন্তানের উপর এক মাত্রাতিরিক্ত চাপের সৃষ্টি করে , যা সন্তানকে মানসিকভাবে বিধ্বস্ত করে তোলে । অনেক সময় সন্তানের মানসিক গঠনের কারণে তা তাকে আত্মহত্যার পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে । তাই বাবা অথবা মা ' কেই তার সন্তানের মানসিক অবস্থা বুঝতে হবে । বাবা - মা হিসেবে তিনি তার সন্তানকে বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিতে পারেন । নানা বিষয়ে বুদ্ধি দিতে পারেন । কিন্তু সন্তানকে কখনই কোনো বিষয়ে পড়ার জন্য , কোনো বিশেষ কাজ করার জন্য বাধ্য করা উচিত নয় । বাবা - মায়ের সব সময় তার সন্তানের বন্ধু হয়ে থাকার চেষ্টা করা উচিত যেন সে তার মনের কথা বাবা - মায়ের কাছে খুলে বলতে পারে । তেমনি তিনি মনে করেন . প্রতিটি সন্তানেরও বাবা - মায়ের সব সিদ্ধান্ত মাথা পেতে মেনে নেয়া উচিত নয় । সন্তানেরও উচিত বাবা - মায়ের কাছে মনের সব কথা খুলে বলা , নিজের ইচ্ছা তুলে ধরা । যে কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে নিজের ইচ্ছা ও মতামতের পাশাপাশি তাদের পরামর্শ ও ইচ্ছাও প্রতিটি সন্তানের বিবেচনা করা উচিত । তিনি মনে করেন , বাবা - মায়ের সাথে সন্তানের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সন্তানকে প্রচন্ড মানসিক চাপেও আত্মহত্যা করা থেকে বিরত রাখতে পারে । একজন মা তার মেয়ের মনের সকল কথা শুনে তার মানসিক চাপের ভাগ নিতে পারেন ও মেয়েকে মানসিকভাবে আরও সবল করে তুলতে পারেন । একজন সন্তানের মানসিক অবস্থা বোঝার গুরুদায়িত্ব তার বাবা - মায়ের উপরই বর্তায় এবং সন্তানের মঙ্গলের জন্য প্রতিটি বাবা - মায়ের সে দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করা উচিত । সহযোগিতায় : আনিসুজ্জামান
( পোস্টটি গতকাল সর্বপ্রথম সচলায়তনে প্রকাশিত হয়েছিলো ) নিজের নাম নিয়েই একটা ছোট অনুভুতি লেখব বলে মনস্থির করলাম । যদিও এ ধরণের তুচ্ছ ব্যাপারে লেখা আদৌ উচিৎ হচ্ছে কি না সেটার ব্যাপারে মনে একটু সন্দেহ রয়েই গেল । জগৎ - সংসারে এ্যাত বিষয় থাকতে নিজের নাম নিয়ে কেন পড়লাম ? সেটা হয়ত আমিত্বকে সন্তুষ্ট করার জন্য , তবে লেখার মশলা মনে জমা হয়ে ছিল অনেক দিন আগে থেকেই , আগের লেখায় হাসান মোরশেদ ভাইয়ের একটা মন্তব্য দেখে ইচ্ছাটা মাথা চাড়া দিয়ে উঠল । যা হোক , আমার নামটা বেশ . . . মানে বেশ ভালই লম্বা । দৈর্ঘ্যের কারণেই নামে কিছু ব্যাপার এসে যায় আমার নিত্যজীবনে । ছোট বেলা থেকেই বিড়ম্বনার শুরু । সবার খাতার নাম লেখার জায়গায় সুন্দর নাম এটে যায় . . . আমারটা হয় না । তারপর , পরীক্ষার ফর্ম পূরণ , বেতন বই , ব্যাংকের জমা বই সমস্ত জায়গাতেই নিজের নামের স্থান সংকুলান করতে ন্যারো ফন্টে হাতের লেখা শিখতে হয়েছে । টোফেল পরীক্ষা দেয়ার সময় তো কানের পাশ দিয়ে গুলি গেল , আর একটা অক্ষর বেশী হলেই ফর্মে নাম আটতো না । পাসপোর্টের নামের ঘরেও বেচারা অফিসার এক লাইনে নাম লিখতে পারে নাই । আর স্কুলের ক্লাসের স্যাররা আমাকে নাম ধরে ডাকতে গেলেই কেমন জানি ঘুম ঘুম হয়ে যেত তাঁদের কন্ঠস্বর । আমার গবেষণার কাজে , প্রফেসরের পয়সায় প্রায়ই দেশে পাঠায় , নমুনা সংগ্রহ করতে হয় - - বিমানে চড়া / নামা আর ইমিগ্রেশনের ফর্ম পূরণ করতে আমার সবসময়ই সহযাত্রীদের চেয়ে বেশি সময় লাগে । যা হোক সবচেয়ে বড় ফাপরে পড়েছিলাম জাপানে এসে । এখানে স্বাক্ষর করার তেমন চল নেই । সকলেই তার বদলে ছোট্ট সীল ব্যবহার করে । সীলগুলো গোলাকার বা চারকোনা । গোলাকার সীলগুলো মোটাসোটা একটা কলমের মত ৩ / ৪ সে . মি . লম্বা এক টুকরা কাঠ । তাঁর নিচের মাথায় নামের কাঞ্জি বা জাপানী আকিবুকিমার্কা অক্ষরে নাম লেখা থাকে । কাহিনী হলো , আমাকে দেশ থেকেই পরিচিতিমূলক সমস্ত মেইলে আমার দেশের প্রফেসর শামীম নামেই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন । আমার নতুন জাপানী প্রফেসর আমার লম্বা নাম জানলেও সবসময় সুবিধাজনক ছোট শামীম নামে ডাকতেন । জাপানে আসার পরপরই ব্যাংকে এ্যাকাউন্ট খোলার জন্য সেই সীল ( হাংকো / ইনকান বলে ) লাগবে । প্রফেসর আমাকে সহ গিয়ে অর্ডার দিলেন . . . জাপানী অক্ষরে শামীম । ওটা দিয়ে এ্যাকাউন্ট খুললাম । এরপর গাড়ী কেনার সময়ে জানা গেল এ জন্য সীলটাকে সিটি অফিসে নিবন্ধিত করতে হবে । কিন্তু ওখানে বলে এটা তো তোমার পাসপোর্টের নামের অংশ না এটা করা যাবে না । তখন ওখানকার অফিসার ফোনে আমার প্রফেসরকে না পেয়ে একটা চিঠি লিখে দিলেন । চিঠি পড়ে প্রফেসর বললেন তোমার মূল নাম এ্যাত বড় যে এটা দিয়ে সাইজমত সীল বানানো অসম্ভব , তাই শেষাংশ জামান দিয়ে সীল বানাও । ওটার অর্ডার দিলাম - - কয়দিন পরে ওটা নিয়ে গেলাম সিটি অফিসে . . . . আবার বলে হবে না । তোমার নাম ভেঙ্গে কোন অংশ দিয়ে হবে না । তাই শেষ পর্যন্ত সীল হল ছোটখাটো মিয়া । ওহহো . . আমার নামটাই তো দেয়া হল না : মিয়া মোহাম্মদ হুসাইনুজ্জামান ( Miah Mohammad Hussainuzzaman ) । যশোরের প্রজেক্ট অফিসে আমাকে বলে মিয়াজাকির মিয়া ভাই । তাই বলি , নামে এসে যায় । আমার পরবর্তী বংশধরদেরকে এ ধরনের ভোগান্তির হাত থেকে রক্ষা করতে ঠিক করেছি খুব ছোটখাট নাম রাখবো ওদের । এ্য্যতক্ষণ শুধু অসুবিধাই বললাম । বড্ড একপেশে হয়ে গেল ব্যাপারটা । তাই বড় নামের একটা সুবিধার কথা বলে শেষ করি : এ্যাত বড় নাম সাধারণত হয় না জন্য একনামে চেনা যায় । আমার নামের মূল অংশ দিয়ে কোন ইমেইল বা অন্যকিছু রেজি : / নিবন্ধন করতে গেলে কখনই অসুবিধা হয় না । আর , কখনো যদি এই নাম দিয়ে গুগল করেন , নিশ্চিতভাবেই আমাকে খুঁজে দেবে ।
এত চমৎকার এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখে আনন্দ আর ধরে রাখতে পারছি না , ব্লগ গুলোতে আর পত্রিকায় বিভিন্ন জনের একই ধরণের রিভিউগুলো বার বার পড়েও বিরক্তি আসছে না । আইসিসি বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখে একই সাথে বিষ্মিত , আনন্দিত , আবেগে আপ্লুত এবং আহ্লাদিত । স্মরনীয় হয়ে রইলো দিনটা । একটা ভয় ছিল , এ অনুষ্ঠানে হয়তো বাংলাদেশকে খুব বেশি [ . . . ]
প্রতিদিন সকাল ৯টার পর থেকে শুরু হয় , এরপর প্রতি ১ঘণ্টার নিয়মিত বিরতিতে চলতে থাকে রাত ১টা পর্যন্ত । এখানেও যথারীতি ডিজিটাল নিয়ম -
ওসামা বিন লাদেনের এক সময়ের সহযোগী নাসের আব্দুল করিম আল ওহাইসি আরব উপদ্বীপের আল কায়েদা নেতা । ২০০৯ সালে সৌদি আরব ও ইয়েমেনের আল কায়েদার অনুসারীরা একীভূত হয়ে আল কায়েদা ইন এরাবিয়ান পেনিনসুলা গঠন করেন ।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৬৫তম অধিবেশনের উদ্বোধনী দিনে মাহমুদ আহমাদিনেজাদ তাঁর বক্তব্যে বলেন , কেউ কেউ ১১ সেপ্টেম্বরের হামলাকে ইসরায়েলকে রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখে থাকেন । তাঁর এই বক্তব্যের প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৩২টি দেশের প্রতিনিধিরা অধিবেশন থেকে ওয়াকআউট করেন । এই ওয়াকআউটে অংশ নেওয়া দেশগুলোর মধ্যে ইউরোপীযয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোসহ কানাডা , নিউজিল্যান্ড , অস্ট্রেলিয়া ও কোস্টারিকা ছিল । যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের তীব্র প্রতিবাদ সত্ত্বেও আহমাদিনেজাদ ছিলেন অকুতোভয় । প্রতিবাদের মুখেও তিনি তাঁর বক্তব্য চালিয়ে যান । তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ইহুদিবাদ ও ইসরায়েলকে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন । তাঁর বক্তব্যের সময় অধিবেশনকক্ষের অর্ধেকেরও বেশি অংশ ছিল ফাঁকা এবং পশ্চিমা দেশগুলোর নেতারা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি আলাদা বৈঠকে ব্যস্ত ছিলেন ।
@ sohoj ত্রিভুজ যদি অন্ধ হয় তাহলে আমরা সকলেই অন্ধ । আমরা যদি আওয়ামিলীগের অন্ধ না হয়ে থাকি তাহলে তাদের ভুল গুলি দেখিয়ে দিলে আমাদের এত গায়ে লাগে কেন । একটু জানাবেন কি ?
ইরান থেকে এবার চোখ ফেরানো যাক পাশের দেশ ভারতে । কারণ এই দেশটিতেও বৃষ্টি বরণের উৎসব হয় । তবে সারাদেশে নয় , শুধু গোয়াতে । গোয়াবাসীদের বৃষ্টি উৎসবের নাম ' সান জোয়াও ' । প্রতি বছর জুনের শেষের দিকে পালিত হয় এটা । এই উৎসবটি আসলে পর্তুগিজদের ঐতিহ্যের একটা অংশ । ১৯৬১ সাল থেকে গোয়া শাসন করে আসছে এরাই । সান জোয়াও যেদিন পালন করা হয় , ধরে নেয়া হয় সেদিন অঝোরে বৃষ্টি নামবে । কিন্তু সান জোয়াও উৎসবে আসা লোকদের এমন আশা সব সময়ই পূরণ হয় না । কারণ বৃষ্টি দেবতার অসহযোগিতার কারণে কখনো কখনো প্রায় রোদের মধ্যেও বৃষ্টি উৎসব পালন করা হয় । এতে অবশ্য উৎসবে যোগ দেয়া লোকদের আনন্দের মাত্রা কমে না । অঝোরে বৃষ্টি নামছে অমন ভান করে নানা সাজে এরা রাস্তায় নেমে আসে । নাচের তালে তালে চলে পুরনো দিনের মজার গান । গোয়াতে সান জোয়াও নামের এই বৃষ্টি উৎসব পালিত হচ্ছে প্রায় ১৫০ বছর ধরে ।
বা : , দারুন লাগলো … পরিহাস হলেও সম্পূর্ণ সত্যি কথা …
আর আপনি যখন ডিজাইনার তখন নিশ্চয়ই ব্যাপারটা বুঝবেন । মনে করুন আপনি বহু খেটে খুটে একটা সুন্দর ডিজাইন তৈরি করলেন আর আমি সেটা চুরি করে নিয়ে গিয়ে বেচে দিয়ে সব পয়সা আমার পকেটে ভরলাম । এতে আপনার যতটা খারাপ লাগবে মানুষেরও ঠিক ততখানিই খারাপ লাগে যখন আপনি অন্যের কষ্টের তৈরি সফটওয়্যার ব্যবহার করে পয়সা কামান কিন্তু সফটওয়্যার নির্মাতা কিছুই পায় না ।
লিখেছেন জাহিদ সুমন » রবি জুলাই ০৫ , ২০০৯ ৯ : ২৮ অপরাহ্ন
বৃহস্পতিবার চীনের তথ্য - মন্ত্রণালয় প্রকাশিত প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের ভিতরের মানবাধিকার পরিস্থিতি ছাড়াও দেশটি কীভাবে বহির্বিশ্বে মানবাধিকারের লঙ্ঘন ঘটিয়ে চলেছে , তার নজীর হাজির করা হয়েছে । প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় , যুক্তরাষ্ট্র সর্বমোট একশো নব্বুইটি দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছে , কিন্তু নিজেদের মানবাধিকার পরিস্থিতির ব্যাপারে একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি । চীনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে মানুষজনকে স্পষ্ট ধারণা দেয়া এবং নিজেদের পরিস্থিতি মূল্যায়নের ব্যাপারটি যুক্তরাষ্ট্রকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার লক্ষ্য থেকেই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে । সর্বমোট ৭টি দৃষ্টিকোণ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ২০০৭ সালের মানবাধিকার পরিস্থিতিকে বিচার করেছে চীন । এগুলো হচ্ছেঃ জীবন ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা , নাগরিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা , অর্থনৈতিক , সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার , বর্ণ - বৈষম্য , নারী ও শিশুর অধিকার এবং ভিনদেশে যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার লঙ্ঘন ।
লেখক বলেছেন : হ ! পুরাই মিস ! এই বার আপনি নাই । খাওন দাওনের একটা ব্যবস্থা এখনো করতে পারলাম না ! সামনে হয়তো কিছুমিছু ( গল্পের টা না ) খাওয়া দাওয়া হবে !
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার ( বর্তমানে জেলা ) টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন । শেখ লুৎফর রহমান ও মোসাম্মৎ সাহারা খাতুনের চার কন্যা ও দুই পুত্রের মধ্যে তৃতীয় সন্তান শেখ মুজিব । বাবা - মা ডাকতেন খোকা বলে । খোকার শৈশবকাল কাটে টুঙ্গিপাড়ায় ।
তির্যক বলেছেন : আলতাব ভাই , পিচলাইলেন । আর লিখাটায় ধার কম । বিষয় স্পস্ট ভাবে ধরা দেয় নি । মানে ঝাপসা । আজ ভাল লাগল এখানের অনেকের কমান্ট পরে যে তারা দুই দলকেই চায় না ।
ঋণদাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে ১২ শ ' কোটি ডলার পাওয়ার চুক্তি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ( এডিপি ) বাস্তবায়নে ধীর গতির কারণে সরকার অর্থ ব্যয় করতে পারছে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ।
জড়িত বিষয়ের ঠিকানা : ভূমিকম্প , পারমানবিক , বন্যা - ঝড় , জাপান , ঘটনা প্রসঙ্গ , পরিবেশ , দূর্ঘটনা , সমাজ জীবন , খবর , বিপর্যয়
সাধারনভাবে উবুন্টু ডেক্সটপে উপরে ও নিচে দুটি প্যানেল থাকে । তবে এরকম সেটিং ব্যাবহার বাধ্যতামূলক না । দরকার ও প্রয়োজন অনুযায়ী প্যানেলে সংযোজন বা পরিমার্জন করা যায় । তবে এখানে ডিফল্ট প্যানেল সেটিং এর উপর আলোচনা করা হবে ।
অনেক ধন্যবাদ পাগলাবাবু । আমি চেষ্টা করছিলাম আরো কিছু পাখির ছবি তোলার , কিন্তু কপাল ভালো ছিল না আর কি । এখন তো গ্রাম বাংলাতেও পাখি একটু একটু করে কমছে ।
পোষ্ট করেছেন : ৮ টি মন্তব্য করেছেন : ২৬ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ১ মাস ২৬ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৭৯৩ বার
ছিঃ তা কি ভাল দেখায় ! তার চেয়ে চল , আমরা মা - ব্যাটায় মেয়েকে নিয়ে আসি ।
তিনি পরামর্শ দেন দ্রব্যমূল্য কমাতে হলে সরকারের পণ্যের যোগান বৃদ্ধি করার পাশাপাশি পণ্যের মজুদ সুসংহত করা উচিত ।
এটা কাজ না করলে নাম্বারটা কোন ম্যারেজ মিডিয়ার সাইটে পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করুন ।
ভোটার হতে হলে তাকে উন্মক্ত থাকতে হবে - আর কেহ যদি বন্দি থাকেন এবং সে যদি ভোটার হওয়ার সুযোগ না পান তবে - তার বেলায় এই আইনটি কিভাবে কার্যকর হবে ?
প্রথম ছবি ' ম্যাডাম ফুলি ' - তে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়ে রীতিমতো হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিলেন শহীদুল ইসলাম খোকনের আবিষ্কার সিমলা । তারপর থেকে নিয়মিতভাবে কাজ করে চলেছেন চলচ্চিত্রে । সুঅভিনেত্রী হিসেবে পরিচিত . . .
মুসলিম লীগের জন্মের ইতিহাস প্রায় সবাই জানে কিন্তু কবে কোথায় এই একসময়কার জনপ্রিয় দলটি হারিয়ে গেছে কেউই কিন্তু জানে না । ঠিক একই পরিনতি হবে বিএনপির বেলায় যদি তারা ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেয় ।
" রাশিয়ার জন্য বিশেষ ভাবে তৈরী সম্মিলিত ঘোষণাপত্রে একটি অনুচ্ছেদ যোগ করা হয়েছে যে , যদি কোন দেশ এর মধ্যেই সহ্য ক্ষমতা পরীক্ষা করে থাকে , তবে আরও একবার করার কোনও দরকার নেই . এই অনুচ্ছেদ লেখার কারণ হল যে , রাশিয়া এর মধ্যেই সহ্য ক্ষমতা পরীক্ষা করে পেলেছে ও তার ফলাফল পর্যবেক্ষক সংস্থাকে দিয়েছে . তারই মধ্যে রাশিয়া প্রজাতন্ত্র ও রসঅ্যাটম অংশতঃ , ইউরোপীয় পরীক্ষার পদ্ধতি আগামী পরীক্ষার সময়ে খেয়াল করে দেখবে . তাছাড়া সমস্ত পক্ষই চুক্তি করেছে যে , এই কাজের ক্ষেত্রে একে অপরের ফলাফল বিনিময় করবে ও এমনকি বিদেশী বিশেষজ্ঞদের পারমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্র পরীক্ষার সময়ে অংশ নিতে দেবে " .
দুবাই থেকে রয়টার্স পণ্যবাহী বিমানে পার্সেল বোমা পাঠানোর মতো করে ছোট আকারে যুক্তরাষ্ট্রের বির & # 2497দ্ধে আরো হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে ইয়েমেনের আল কায়েদা শাখা । যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে ছোট আকারে এ হামলা চলবে এবং বিশেষত বিমান চলাচল শিল্পই এ হামলার লক্ষ্য হবে বলে জানিয়েছে তারা । আরব উপদ্বীপের আল কায়েদাগোষ্ঠী একিউএপি অনলাইন ম্যাগাজিনে বলেছে , গত মাসে ইয়েমেন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে দু ' টি পার্সেল বোমা পাঠাতে তাদের মাত্র ৪ হাজার ২শ ' ডলার খরচ হয়েছে । বোমা দু ' টি ব্রিটেন ও দুবাইয়ে ধরা পড়ার পর নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয় । ওয়েবসাইট ম্যাগাজিনে আরো বলা হয় : আমরা শত্র & # 2497দের বির & # 2497দ্ধে ছোট আকারে এ হামলার পরিকল্পনা জানাচ্ছি । যেহেতু আমরা আগেই বলেছি , বেশি মানুষকে হত্যা করা নয় বরং বিমান পরিবহন শিল্পের ক্ষয়ক্ষতি সাধন করাটাই আমাদের উদ্দেশ্য । কারণ , যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাণিজ্য এবং পরিবহনের জন্য বিমানপথ অত্যন্ত গুর & # 2497ত্বপূর্ণ । ছোট আকারে পার্সেল বোমা হামলা চালাতে সবসহ মোট খরচ ৪২০০ ডলার হয়েছে উলেস্নখ করে একিউএপি বলেছে , আমরা এ ধরনের আরো হামলা চালাব ।
৪ . আমেরিকার বিখ্যাত কবি অ্যালান গুইসবার্গ স্মরনার্থী শিবিরে বাংলার সাধারন মানুষের করুন অবস্থা দেখে তার বিখ্যাত " September on Jessore Road " কবিতা রচনা করেন । [ চলবে ]
অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা সোমবার জানিয়েছেন , যৌনতার প্রতি বেশি বয়সী পুরুষদেরই আগ্রহ থাকে বেশি । তবে সুযোগের অভাবে [ বিস্তারিত ]
এসময় আবুল হোসেন সহ তিন জন গুলি বিদ্ধ হন । শরীরে তিনটি স্প্রিন্টার বিদ্ধ অবস্থায় আবুল হোসেনকে ঢাকা মেডিক্যালে পাঠানো হয়েছে ।
মহাশ্বেতা মেঘের ধারে - ধারে আকাশ আপন ইন্দ্রনীলের ঝলক পাঠায় কাকে ? ছাদে - ছাদে বাতাস ভাঙে রাঙা বৌ - এর খোঁপা এই এলো আশ্বিন , আমার শূন্য হলো দিন কেন শূন্য হলো দিন ?
তির্যক বলেছেন : আরে ভাই আমি লিখার ব্যাপারে কিছু বলিনাই ত । বলছি কাহিনির কারনে , আজকালকার পোলাপানের কান্ড দেখে ।
পোস্ট করা হয়েছে : শনি সেপ্টেম্বর ১৫ , ২০০৭ ১ : ২৬ অপরাহ্ন
আমি জনাম ইউছুফ মিয়ার সম্পাদনার উপরে আর ছাড় দিতে রাজি নই । উদাহরণ হিসাবে একটা ডিফ দেখাই - এখানে " গৌড় রাজ্য " অংশে দেখুন , প্রতিটি বাক্যে বানান ভুল । একটা না , দুইটা না , অজস্র । জনাব ইউছুফ মিয়াকে দুই মাস ধরে বানান ভুলের ব্যাপারে বার বার বলা হয়েছে , তার পরেও তার যোগ করা লেখার নমুনা এরকম " এর দোয়া লয়ে " , " দাবীদ্বার " , " সর্বদিগে " , " গরু জাবাই " , " পরিয়াদ " , " প্রতিষ্টিত করেণ " , " জেন বলিতেছে " । হয় উনি কোনো ভুল বানানের বটতলীয় বই থেকে লেখা পেস্ট করছেন , কিংবা নিজেই সহজ সাধারণ বাংলা জানেন না । এই রকম একটা mess মেরামত করা কারো কাজ না । তাই জনাব ইউছুফ মিয়াকে ভুল বানানে কোনো লেখা যোগ করার ব্যাপারে শেষ বারের মতো সতর্ক করেছি , এবং সেই সাথে এই রকম অংশগুলো পত্রপাঠ অপসারণ করার প্রস্তাব দিচ্ছি । আপাতত আমি এরকম ভুল বানানে জর্জরিত অংশগুলো নিবন্ধ থেকে কমেন্ট করে দিচ্ছি ।
যাওয়া হলো নিহত রুবীর ্বামীর বাড়িতে । মাটির দেয়াল আর কাচা বাশঁ দিয়ে তৈরি রুবীর ঘর । নিস্তব্দ , থমথমে । মনে হলো বাড়িতে কেউ নেই । হঠাৎ পশ্চিমের এক ঘর থেকে বেরিয়ে আসলো রুবীর ছোট দেবর লিয়াকত আলীর স্ত্রী কুলসুম বেগম । কিছুটা হতবিম্ব । রুবীর ছেলে জুবেলের খবর জানতে চাইলাম । অতঃপর দেখা হলো জুবেলের সাথে । জুবেল তাদের ঘরটি দেখিয়ে দিল পূর্বের ভিটা । তালাবদ্ধ ঘর । মনে হলো রুবীর মৃত্যুর পর এ ঘরে পুলিশ ছাড়া আর কেউ প্রবেশ করেনি । কিছুটা স্যাতস্যাতে । ময়লা - ধুলোয় জমাট বেঁধে আছে বিছানা । বলতে গেলে ওলট - পালট আসবাপপত্র ।
বিএনপির গণঅনশনে বাধা দেয়া হতে পারে : ফখরুল
নাগরিক ব্লগ মত প্রকাশের স্বাধিনতায় বিশ্বাসী । ক্রোধ প্রকাশের অধিকারও থাকা প্রয়োজনীয় । তবে তা অবশ্যই এমন শব্দ ব্যবহার করে নয় যা অন্যের অস্বস্থির কারন হয়ে দাড়াবে এবং ব্লগটি সম্পর্কে মানুষ ভুল ধারনা পাবে । যেহেতু শিরোনামটি প্রথম পাতায় দৃশ্যমান সেহেতু শিরোনামে অস্বস্থিকর শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে নাগরিক ব্লগ নিরুৎসাহিত করছে । আশা করি শিরোনামটি সম্পাদনা করবেন । আপনার রাগ দু : খ সব আপনার পোষ্টে ঢেলে দিন , শিরোনামে নয় : শুভ ব্লগিং
নবী ( সা . ) এটাকে এক ধরনের দলিল হিসেব করলেন এবং উম্মূক্ত আলোচনায় ইয়াহুদীদেরকে হারিয়ে দেয়ার জন্য এটাকে ব্যবহার করলেন ৷ তিনি ইয়াহুদীদের সাথে মুনাযিরা করার জন্য মজলিসের ব্যবস্থা করেলেন এবং আব্দুল্লাহ্ ইবনে সালামকে ঐ মজলিসের নিকটেই রাখলেন ৷ তিনি তাদের সাথে আলোচনার মধ্যে বললেন : " আমি নবী ! আল্লাহকে স্মরণ কর ও নফসের চাওয়া - পাওয়া থেকে সরে এসো এবং মুসলমান হয়ে যাও ! "
বর্ণবাদ আবার বৃটেনে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে । স্কিনহেড ও বিএনপি অনেকটা দূর্বল হয়ে পরলেও নতুন করে আবিভূত হয়েছে ইডিএল । সারা দেশে ইডিএল এর সমর্থকরা মসজিদ - মাদ্রাসা নির্মাণে বাঁধা প্রদান করছে । গত সপ্তাহে তারা ঐতিহ্যবাহী ক্যামব্রিজ শহরে মসজিদ তৈরীর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে । মুসলমানরা সংঘবদ্ধ হয়ে ইডিএল এর যে কোন অপতৎপরতা প্রতিরোধে ধৈযর্্য ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে । এর আগে ইডিএল লুটন , চেস্টার , ব্রাডফোর্ড , হ্যালিফ্যাক্স , বার্কিংসহ বিভিন্ন স্থানে মসজিদ নির্মণের বিরুদ্ধে মিছিল করেছে । এসব বর্ণবাদীরা চেষ্টারে একটি মসজিদ তৈরীর সংবাদ পেয়ে প্রসত্দাবিত দালানটিতে সম্প্রতি আগুন ধরিয়ে দেয় । বর্তমানে তাদের টার্গেট হচ্ছে পূর্ব লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটসের দিকে । সম্প্রতি তারা ঘোষনা দিয়েছে যে , বর্ণবাদীরা জুলাই মাসের শেষ দিকে বা আগস্টের প্রথম সপ্তাহে টাওয়ার হ্যামলেটসে মার্চ করবে । তাদের এ ঘোষণার পর থেকে পূর্ব লন্ডনে বাঙালী কমিউনিটিতে উত্তেজনা বিরাজ করছে । শুধু মুসলিম সম্প্রদায় নয় মানবতাবাদী ও এন্টি ফ্যাসিস্ট সাদা সংগঠনগুলো বর্ণবাদীদের প্রতিহত করতে বিভিন্ন কর্মসূচী হাতে নিয়েছে । গত শনিবারে ইডিএল সদস্য টাওয়ার হ্যামলেটসে আসে । তাদের আসার সংবাদ পেয়ে পুলিশ তৎপর হয়ে ওঠে । ঐদিন ওয়াটার লিলিতে হিজবুত তাহরীর বৃটেনের বিশাল সম্মেলন ছিল । টাওয়ার হ্যামলেটসে ছোট , বড় প্রায় ৪২টি মসজিদ গড়ে উঠেছে । বড় মসজিগুলো হচ্ছে ইস্ট লন্ডন মসজিদ , ব্রিকলেট মসজিদ , ফোর্ডস স্কোয়ার মসজিদ , দারুল উম্মাহ মসজিদ , মাজাহিরুল উলুম মসজিদ , শাহপরান মসজিদ , স্টেপনী শাহজালাল মসজিদ , পপলার কেন্দ্রীয় মসজিদ , খ্রিশ্চিয়ান স্ট্রীট মসজিদ , বায়তুল আমান মসজিদ প্রভৃতি । টাওয়ার হ্যামলেটসের প্রত্যেক এলাকারই ছোট ছোট মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার গড়ে ওঠেছে । ইতোমধ্যে কয়েকটি মাদ্রাসাও হয়েছে । মুসলমানদের এসব তরাক্কী দেখে বর্ণবাদদের আরামের ঘুম হারাম হয়ে গেছে । তারা মুসলমানদের ক্ষতি সাধন করার জন্য অনবরত হুমকি দিয়ে যাচ্ছে । বৃটেনের মুসলমানরা অত্যনত্দ শানত্দি প্রিয় । কিছু উশৃংখল ও চরমপন্থী রয়েছে । বিভিন্ন শহরে নতুন করে মসজিদ হচ্ছে । এসব মসজিদ প্রতিষ্ঠার পেছনে মুসলিম দানশীল ব্যক্তিবর্গ ও টিভি চ্যানেল গুলোর সহযোগিতা অত্যনত্দ প্রশংসনীয় । বর্ণবাদী গুন্ডাদের হাতে ১৯৭৮ সালে প্রাণ দিতে হয়েছে বাঙালী যুবক আলতাব আলী ও ইসহাক আলী । পরবতর্ীতে ম্যানচেস্টারে স্কুল ছাত্র ইকবাল আহমদ উল্লাহ ও টাওয়ার হ্যামলেটসের বো এলাকায় প্রাণ দিতে হয়েছে শিবলুর রহমানকে । বর্ণবাদী গুন্ডাদের অত্যাচারের গ্লানি বয়ে নিয়ে জীবন কাটাতে হচ্ছে কুদ্দুস আলী ও মোখতার আহমদকে । বর্ণবাদীদের রুখার যথেষ্ট ক্ষমতা অর্জন করেছে বাঙালী কমিউনিটি । আমাদের নওজোয়ানরা বর্ণবাদীদের বিষদাঁত ভেঙ্গে দিতে সদা তৎপর । তাই বাঙ্গালী মুসলিম কমিউনিটির উপর যে কোন হামলা মোকাবেলায় গোটা কমিউনিটিকে আরো ঐক্যবদ্ধ হতে হবে । আমরা শানত্দিপূর্ণভাবে ও আইন মেনে চলে বর্ণবাদীদের প্রতিহত করতে হবে ।
বুজলাম না কেন মুহাম্মদ ( সঃ ) কে নিয়ে একটা গল্প ফাদলেন ? ( আস্তাগফিরুল্লাহ ) ধর্ম মানেন না তা আপনার ব্যাপার কিন্তু কোনো ধর্ম আর ধর্মগ্রন্থ নিয়ে উদ্ভট মন্তব্য কেন করেন ?
ক্ষীপ্রতার সাথে গলনালীগুলো কেটে ফেললে মস্তিষ্কের স্নায়ুতে রক্ত প্রবাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় । যে রক্ত প্রবাহ ব্যাথা বোধের কারণ । একারণে পশু ব্যাথা বোধ করে উঠতে পারে না । মৃত্যুর সময় ওটা যে ছট্ ফট্ করে তা ব্যাথার জন্য নয় বরং রক্তের ঘাটতি পড়ে যাওয়ায় মাংসপেশির শৈথিল্য ও সংকোচনের জন্য এবং দ্রুত গতিতে দেহের বাইরে যাবার কারণে ।
পোষ্ট করেছেন : ২৪ টি মন্তব্য করেছেন : ৩০২ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৬ মাস ১০ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৩৪৪৫ বার
মডেল ফ্লাইওভার দেখাতে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চান এক তরুণ
ইউএসএ আমাকে ভিসা দিতে বাধ্য । আজ হোক কাল হোক এটা পাবই । ভুলটা করেছি আমি । অস্ট্রেলিয়া থাকলে এত দিনে হয়ে যেত । বাংলাদেশ থেকে প্রসেস এ দেরী হচ্ছে কারণ এ দেশে প্রচুর এপ্লিকেশন । আর রেডিও গুনগুন এ সময় দেয়ার পেছনে কারণ হল আমি জানতাম এটা কিছু একটা হবে । এটা ব্যার্থ আমি অন্য কারণে উল্লেখ করেছি । দেশের এখন ১ নম্বর অনলাইন রেডিও এবং আপনাদের দোয়ায় কালো মেঘ সরে যাচ্ছে । কিছুদিন পর সাফল্য পাব সেটা আমি নিজেই দেখতে পাচ্ছি ।
তিনি রবিবার সকালে চট্টগ্রামের সাতকানিয়াস্তা বায়তুল ইজ্জত রাইফেলস ট্রেনিং সেন্টারে বাংলাদেশ রাইফেলস্ এর একমাত্র প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানটিতে বিডি আর এর ৭৭ তম রিক্রুট ব্যাচের শপথ গ্রহণ ও সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন ।
মাগো তুমি কি শুনতে পাও তোমার সন্তানদের আর্তনাদ , হাহাকার আর কান্নার ধ্বনি ? মাগো তুমি কি জানে তোমার সন্তানদের হত্যা করছে নিষ্টুর খুনি ?
এই শহরকে যেন ঠিক শহর বলা যায় না , সমস্ত কিছুর মধ্যেই এক অস্থায়ী ব্যাপার । আটষট্টির ভয়াবহ বন্যার পর থেকেই শহর জুড়ে বিষন্নতা ছেয়ে রয়েছে । একদিন যেন সবকিছু গুটিয়ে ফেলবে মানুষগুলো , চলে যাবে অন্য কোথাও । এই শহর হয়ে যাবে তেপান্তরের মাঠ , যেতে যেতে একসময় হঠাৎ করেই মিশে যাবে দিগন্তে । সবকিছু যেন একদিন চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে গেছে মানুষের স্বপ্নের মত । মানুষ হঠাৎ করেই জেগে উঠে দেখছিল এক বিষাদ নগরীকে ।
কি শিরোনাম শুনে চমকে উঠলেন না চমকে উঠার মত কিছুই নেয় WINDOWS7 logon changer দারা মাত্র ৮৮৯ কেবির সফট দিয়ে পাল্টে ফেলুন আপনার WINDOWS7 loging এর চেহারা ব্যবহার বিধি WINDOWS7 login changer নামের exe ফাইলটা খুলুন তারপর CHANGE LOGON এ গিয়ে কোন ছবিটা দিবেন তা দেখিয়ে দেন বাছ আপনার কাজ শেস যদি আগের মত করতে চান Revart to Default logon screen এ চাপ দেন আবার আগের মত হয়ে যাবে আরেক টা বড় কথা হলো ইনস্টলের জামেলা নেই এটা পোর্টেবল । আর বোনাস থাকছে Windows 7 এর দারুন কিছু হাই কোয়ালিটি ডেস্কটপ ওয়ালপেপার কি এবার খুশিতো Click this link
আমরা যে বণ্য , এবং আপনি যেহেতু তা বিশ্বাস করেন সেহেতু ঘর ছেড়ে গোয়াল ঘরে থাকার প্রেকটিশ করতে পারেন , তারপর অভ্যাস হলে পুরোপুরি বনে । তারপর আপনি আর হাভার্ট স্পেনসার মিলে বানরদের ব্লগিং করা শেখাবেন । আমরা বন্য হয়ে যদি ব্লগিং করতে পারি বানররা পারবে না কেন ? কোন একটা সাইটে যেনো পড়েছিলাম , হাতি হিন্দি গান খুব পছন্দ করে । তাদের জন্য ইউটিউব ।
আমাদের দেশে স্কুলের পোলাপান ক্লাস নিতে টিচার এলেই দাঁড়িয়ে যায় । জানি না এইটা নিয়ম কিনা । অর্থাৎ আমি যদি না দাঁড়াইতাম তাহলে কি টিচার আমাকে নিয়ম ভঙ্গের জন্য মারত ? ( যদিও এরম ফাজলামো বহুত করছি , ধরা খাই নাই ) । নাকি এইটা অনেককাল আগে থেকে ফলো করে আসায় একটা নিয়মে দাঁড়িয়েছে ।
লেখক বলেছেন : ধীরে সাহসী ধীরে । এক পোস্ট লিখেই এত সাহস অর্জন করেছেন , তারিফ করি । প্রথম কথা হলো সিঙ্গুলার নাম্বার নিয়ে সামু ব্লগে যত পোস্ট এসেছে বেশিরভাগই আমার পড়া । যে লিঙ্ক দিলেন তাও আমার পড়া । ফেসবুকে সারওয়ার রেজার সঙ্গে আমার কথাও হয়েছে তার লেখা নিয়ে । আপনি আমার লেখার শিরোনামই খেয়াল করেননি , লেখাটাও বোঝেননি । আমি বলেছি আগের দুইটা ভালো হয়নি , এইটা হয়েছে । তাই এইটাতে তৈলমর্দন করেছি । যোগাযোগে ছাপা হলেও তাই করতাম । যেহেতু আমার ছবিটা ভালো লেগেছে তাই চেয়েছি আরও মানুষ দেখুক । সেজন্য দৈনিকে লেখা । যাতে বেশি মানুষকে জানাতে পারি সেজন্য প্রথম আলোতে লেখা । লিটলম্যাগে বিপ্লবী আর ডেইলিতে সুবিধাভোগী - - ওরকম অফট্র্যাকের লোক হলে ডেইলিতে আরও ভীতু ভীতু লেখা পাওয়া যেত , কেবলই ব্লগে বসে সাহস প্রদর্শন করতাম না । তাই এইবেলা ওটা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবেনা । ভবিষ্যতে চান্স খুঁজবেন সেই পরামর্শ রইলো । জীবনের অনেকটা বাকি ।
Download XML • Download text