ben-4
ben-4
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
তথ্যপ্রযুক্তির আধুনিকায়নে শিক্ষা ব্যবস্থায় এসেছে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন । শ্রেণীকক্ষে পাঠ্যপুস্তকের সাথে প্রচলিত পদ্ধতিতে শিক্ষাদানের পাশাপাশি এখন উন্নত বিশ্বের শ্রেণীকক্ষগুলো এখন হয়ে উঠছে পূর্ণমাত্রায় ডিজিটাল । শিক্ষা ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই মোবাইলের ব্যবহারও । শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তি ও মোবাইলের এরকম কিছু ব্যবহার নিয়ে এই লেখা ।
রঞ্জন বকসী নুপু ৮ ডিসেম্বর । পিরোজপুর মুক্ত দিবস । ১৯৭১ সালের এই দিনে পিরোজপুর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে পাক বাহিনীর ক্যাম্পে অবস্থানকারী সেনারা পালিয়ে যায় । পিরোজপুর হয় শত্রু মুক্ত । ঘরে ঘরে বিজয়ের পতাকা ওড়ে । বীরবেশে শহরে প্রবেশ করে মুক্তিযোদ্ধারা । ছাত্র - জনতার দীর্ঘদিনের আন্দোলনের পর সূচিত হয় আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম । তৎকালীন পিরোজপুর মহকুমার প্রতিটি গ্রামে গড়ে ওঠে প্রতিরোধের দুর্গ । পুরুষ - মহিলা , ছাত্র - ছাত্রী , বৃদ্ধ - বৃদ্ধা সবাই প্রতিবাদী হয়ে ওঠে । একত্রিত হয় শত্রুর বিরুদ্ধে । একদিকে আওয়ামী লীগ , ন্যাপ ( মো ) , ছাত্র ইউনিয়ন ও ছাত্রলীগের নেতৃত্বে শুরু হয় ট্রেনিং আর অন্যদিকে ভাসানী ন্যাপ ও বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়নের ট্রেনিং । এসব ট্রেনিংয়ে গ্রামের সর্বস্তরের মানুষ এগিয়ে আসে । বাঁশের লাঠি হাত নিয়ে গড়ে তোলে প্রতিরোধের দুর্গ । ১৯৭১ সালের ২১ মার্চ লাহোর থেকে পিরোজপুরে চলে আসেন লেফটেন্যান্ট জিয়াউদ্দিন আহমেদ । তিনি পিরোজপুরেরই সন্তান । তার নেতৃত্বে গড়ে ওঠে মুক্তি বাহিনী । এপ্রিল মাসে জিয়া তার দলবল নিয়ে সুন্দরবন চলে যান । ওখানে শুরু করেন গেরিলা ট্রেনিং । মঠবাড়িয়া , পাথরঘাটা , শরণখোলা , মোড়েলগঞ্জ , কাঁঠালিয়া , ভান্ডারিয়া এবং পিরোজপুরের বহু যুবক চলে যায় সুন্দরবন । সেই সুন্দরবন থেকেই মুক্তিযুদ্ধের ৯নং সেক্টরের সাব - সেক্টর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জিয়া শুরু করেন গেরিলা যুদ্ধ । ৪ মে পিরোজপুরে প্রথম পাক বাহিনী প্রবেশ করে । পিরোজপুর শহরের প্রবেশদ্বার হুলারহাট থেকে শহরে প্রবেশের পথে প্রথমেই তারা মাছিমপুর আর কৃষ্ণনগর গ্রামে শুরু করে হত্যাযজ্ঞ । স্থানীয় রাজাকারদের সহায়তায় হিন্দু আর স্বাধীনতার পক্ষের মুসলমানদের বাড়িঘরে আগুন দেয়া হয় । এর আগে ২ মে বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ফজলুল হক খোকন ও তার সহযোদ্ধারা পিরোজপুর সাব - ট্রেজারির টাকা নিয়ে যায় । এ সময় ট্রেজারিতে রক্ষিত বন্দুকও তারা নিয়ে যায় । সুন্দরবন ট্রেনিংয়ে যাওয়ার সময় খোকন রাজাকারদের হাতে ধরা পড়ে । পরে পাক সেনারা তার ওপর অমানুষিক নির্যাতন শেষে গুলি করে হত্যা করে । ৬ মে রাজাকারদের সহায়তায় ধৃত পিরোজপুরের তৎকালীন এসডিও ( ভারপ্রাপ্ত ) আবদুর রাজ্জাক , ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান , এসডিপিও ফয়জুর রহমান আহম্মেদকে গুলি করে হত্যা করে । বাংলাদেশের প্রখ্যাত লেখক হুমায়ূন আহমেদের বাবা হলেন ফয়জুর রহমান আহম্মেদ । এরপর তারা হত্যা করে দুর্নীতি দমন বিভাগের দারোগা হীরেন্দ্র মহাজনকে । ২৪ মে দৈহারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাড়ির সামনে ১৭ জনকে বেঁধে হত্যা করা হয় । খারাবাক গ্রামের অঞ্জলী কর্মকারকে পাক সেনারা হাত - পা বেঁধে জীবন্ত পুড়িয়ে মারে । পিরোজপুর ছাত্রলীগের সভাপতি ওমর ফারুককে হত্যা করা হয় ৪ জুন । তার ওপর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন । বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে তাকে অর্ধ মৃত অবস্থায় গুলি করা হয় । তার মৃত্যুর পরে মাথার খুলির ভেতরে পাকিস্তানি পতাকা পুড়ে দেয়া হয় । ৬ জুন মঠবাড়িয়া থেকে ১০ জন ছাত্র - যুবককে ধরে আনা হয় । ১০ জুন তাদের পিরোজপুর বলেশ্বর নদীর তীরে বধ্যভূমিতে হত্যা করা হয় । এদের মধ্যে ছিল এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ডে প্রথম স্থান অধিকারী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন শাস্ত্রের সম্মান শ্রেণীতে অধ্যয়নরত কৃতী ছাত্র গণপতি হালদার , মঠবাড়িয়া কলেজের ভিপি আনোয়ারুল কাদির , জিয়াউদ্দিন , মোস্তফা , সুধীর , মালেক , অমল , বীরেন , শামসুল হক প্রমুখ । স্বরূপকাঠী থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী শামসুল হককে হুলারহাট ঘাটে হত্যা করা হয় ১০ জুন । ১৬ জুন সেলিম , পুর্নেন্দু , বাচ্চু , প্রবীর , দেবু , পংকজ , আসাদ , দুলাল , অনিল , প্রতুল , অহিন্দ্র কর্মকার , মতিলাল সাহা , কৃষ্ণ কান্ত রায় , নির্মল , বিমল , মহেন্দ্র চক্রবর্তী পাক সেনাদের হাতে নির্মমভাবে শহীদ হন । কাউখালীর সুভাষ চন্দ্র দত্তকে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয় । নাজিরপুরের কলারদোয়ানিয়া গ্রামের জহিরউদ্দিন বাহাদুরকে হত্যা করা হয় । পিরোজপুরের উত্তর রানীপুর গ্রামের কালু মহাজনকে কাউখালী স্টিমার ঘাটে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয় । সদর থানার তেজদাসকাঠী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে খালের তীরে একসঙ্গে ২৩ জনকে হত্যা করা হয় । জুজখোলা গ্রামের আইউব আলী মেম্বরের পরিবারের ১৪ জনকে হত্যা করা হয় । হত্যা করা হয় বিশিষ্ট সমাজসেবক সতীশ মাঝি ও ডা . ওয়াজিদ আলী হাওলাদারকে । স্বরূপকাঠী থানার আটঘর কুড়িয়ানা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পেছনের ডোবায় ৪শ ' জনকে হত্যা করে পুঁতে রাখা হয় । স্বাধীনতার পরে ওই স্থান থেকে কয়েকশ ' মাথার খুলি উদ্ধার করা হয় । একই থানার সোহাগদল গ্রামের কাচারি উলায় একই বাড়ির ৭ জনকে এক দড়িতে বেঁধে হত্যা করা হয় ৮ নভেম্বর । পরে ওই ৭ জনের লাশ এক সঙ্গে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয় । ওই কবরটি এখনো সাত শহীদের এক কবর হিসেবে স্বাধীনতার স্মৃতি বহন করে চলছে । স্বাধীনতা যুদ্ধে বিধবা ভাগীরথী সাহার আত্মদানের কথা আজও পিরোজপুরবাসী ভুলতে পারেনি । ভাগীরথীর বাড়ি ছিল সদর থানার কদমতলা ইউনিয়নের বাগমারা গ্রামে । মুক্তিযোদ্ধাদের গোয়েন্দা হিসেবে পাক বাহিনীর খবর এনে দিত সে । এই অপরাধে তাকে জিপের পেছনে বেঁধে সারা শহর টেনেহেঁচড়ে ঘোরানো হয় । ভাগীরথীর রক্তে রঞ্জিত হয় শহরের অলিগলি । শরীরের চামড়া ওঠে যায় । ভাগীরথী মারা যায় নির্মমভাবে । স্বরূপকাঠীর পেয়ারা বাগানে মুক্তিযোদ্ধাদের গড়ে তোলা দুর্গে পাক বাহিনী আক্রমণ করলে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে বহু পাক সেনা নিহত হয় । এছাড়া বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের গেরিলা আক্রমণে পাক বাহিনী পর্যুদস্ত হতে থাকে । অবশেষে ৮ ডিসেম্বর পিরোজপুর ছেড়ে তারা চলে যেতে বাধ্য হয় । পিরোজপুর শহরের পশ্চিম প্রান্তে বলেশ্বর নদীর ঘাটটিই ছিল সেদিনের বধ্যভূমি । আর হুলারহাট ও কাউখালীর লঞ্চঘাটকেই ওই এলাকার বধ্যভূমি হিসেব চিহ্নিত করা হয়েছে । স্বাধীনতা যুদ্ধে তৎকালীন আওয়ামী লীগের এমএনএ মরহুম এনায়েত হোসেন খান , এমপি মরহুম ডা . আবদুল হাই , ন্যাপের ( মো ) এডভোকেট আলী হায়দার খান , এডভোকেট সিরাজুল হক , কমিউনিস্ট পার্টির এডভোকেট এমএ মান্নান , ভাসানী ন্যাপের মরহুম এডভোকেট শহীদুল আলম নীরু নেতৃত্ব দেন । স্বাধীনতা যুদ্ধকালে অমর সাহার সম্পাদনায় অর্ধ সাপ্তাহিক ' ধুমকেতু ' প্রকাশিত হয় । এ পত্রিকাটি মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে । লেখক : সাংবাদিক .
আর তাছাড়া আপনার ধর্ম জ্ঞান দেখে বিস্মিত হয়েছি । পুরাণের এই বর্ণনা আপনি কেন মানতে যাবেন ? কারণ পবিত্র কোরানে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে কোরআন নাযিল হওয়ার পর পূর্বের সকল ধর্ম গ্রন্থ বাতিল বলে ঘোষণা করা হয়েছে । কেননা সেই গুলো তে অনেক পরিবর্তন পরিবর্ধন করা হয়েছে । আর সেই জন্যই আল্লাহ কোরআন এর প্রথমেই বলেছেন এই কোরআন কেউ কোনও রকম পরিবর্তন করতে পারবেনা । আর এটা সম্ভব ও নয় কারণ সারা পৃথিবীতে কোরানের রয়েছে এক কোটির উপরে হাফেজ । তর্কে জয়ী হবার জন্য নিজের ধর্মের মূল নীতিকেই বিসর্জন দিয়ে দিলেন ?
আমার কাছে ডি ৬০ = ৩৯৫০০ টাকা চাইছে আর ডি ৩০০০ = ৪১০০০ টাকা চাইছে
মো . শহীদুজ্জামান সরকারের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান , পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের অধীনে অনুমোদিত কর্তকর্তার সংখ্যা দুই হাজার ৯৬০ জন । এর মধ্যে প্রথম শ্রেণীর এক হাজার ৯৪৩ জন ও দ্বিতীয় শ্রেণীর এক হাজার ১৭ জন ।
ইন্ডিয়া বা অন্যান্য দেশে যেখানে সামাজিক প্রেক্ষাপট অনেক বেশি এডভান্সড সেখানে কম বয়সী ছেলে মেয়েরা কল সেন্টারে জব করছে , তাদের ফ্যামিলী থেকেও তা এক্সেপ্ট করছে । তাই শুধুই কমিউনিকেটিভ ইংরেজী্ শিক্ষার অব্যবস্থাকে দায়ী করা যায়না !
লেখক বলেছেন : বেশী সুখ কপালে সয় না । আলোকায়ন , সাদকায়ন , লামা , হিলিং , মাটির ব্যাংক , রিপিট কোর্স , ইয়োগা , শিক্ষার্থী কোর্স হাবি জাবি অনেক পেইন দেওয়ার ট্রাই করে আমাকে । তারা নতুন উদ্যোমে আমাকে ফুসলানোর চেষ্টা করে । একবার তো ৪ দিন কথা বলাই বন্ধ করে দিসিলো , ( রাগ করে না ) তাদের নিজেকে জানার জন্য ।
ফুয়াদ ভায়া গাবে নাতো , গাইবেটা কে শুনি ? যাও উনাকে খাইয়ে এসো . . . লবণ গোলা পানি ।
জরিপের কাজে আমি বাংলাদেশের অনেক জায়গাতেই ঘুরেছি । ইন্টারভিউয়াররা যখন হামলে পড়ত সিলেট , চট্টগ্রাম , কক্সবাজার যাওয়ার জন্য তখন আমি কোণে পড়ে থাকা পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া , রংপুরের পীরগঞ্জ , খাগড়ছড়ির দীঘিনালা , পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ , ভোলার মনপুরা কিংবা বরিশালের গৌরনদী তুলে নিতাম । আমার লজিক ছিল বাংলাদেশের বিখ্যাত জায়গাগুলোতে কোনো না কোনোদিন যাওয়া হবেই । তাই এই ফাঁকে অখ্যাত অঞ্চলগুলোতেই বরং যাই । তাই ঘটেছে । বন্ধুদের সঙ্গে গিয়েছি কক্সবাজার - সেন্টমার্টিন , বান্দরবানের চিম্বুকে - কেওকারাডংয়ে , সিলেটের জাফলংয়ে । আমার বরাবরই সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলো বেশ পছন্দের ছিল । কি সেটা নদীপথের , পাহাড়ের কিংবা সমতলের ।
অস্ত্রোপচার বা অপারেশন ব্যাপারটা ভালো না লাগলেও অনেক সময়ই আমাদের চিকিৎসার প্রয়োজনে অপারেশন করতে হয় । কেবলমাত্র অত্যন্ত জরুরী রোগী ছাড়া অন্যান্য সব অপারেশনের রোগীকে অপারেশন ও অজ্ঞান করার জন্য প্রস্তুত করা হয় । এ প্রস্তুতি কতটা সম্পন্ন হলো তার মূল তদারকি করেন একজন এ্যানেসথেসিওলজিস্ট । অপারেশন নির্বিঘ্নে ও সাফল্যজনকভাবে সম্পন্ন করার জন্যই রোগীর প্রস্তুতি আবশ্যক এবং এর অনেকটাই নির্ভর করে রোগীর সহযোগিতার ওপর কারণ অনেক অস্ত্রোপচারপূর্ব উপদেশের সাথে একটি থাকে খাদ্যগ্রহণ বা আহার সংক্রান্ত । কিন্তু দুঃখজনকভাবে অন্যান্য উপদেশ মানলেও দেখা যায় রোগীরা বা তাদের অভিভাবকগণ এ ব্যাপারটিতে অতটা মনোযোগী হন না কিংবা ভাবেন অপারেশন হবে আবার কখন বা কবে রোগী খেতে পারবে সুতরাং কর্তব্যরত চিকিৎসকের অগোচরে রোগীকে খাইয়ে দেন যা পরবর্তীতে অস্ত্রোপচারের সময় কিংবা অস্ত্রোপচার পরবর্তী জটিলতা তৈরি করে । এমনকি এই একটিমাত্র কারণের জন্য রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে ।
প্রজন্ম ফোরাম » খেলাধূলা » ক্রিকেট » ২০০৮ - জানুয়ারীঃ বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ড প্রথম টেস্ট
কুমিল্লা , ২৫ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : কুমিল্লার হোমনা উপজেলার চান্দের চর ইউনিয়নের একটি ভোট কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ সমর্থক প্রার্থীর লোকজন ৩টি ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে নিয়ে গেছে । এ সময় পুলিশ তাদের বাধা দিলে তাদের সাথে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয় । আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে । প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় , আওয়ামী লীগ কর্মীরা দুপুরে হঠাৎ চান্দেরচর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর কামাল স্মৃতি বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ঢুকে ৩টি ব্যালট বাঙ্ ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের বাধা দেয় । এ সময় পুলিশের সাথে তাদের সংঘর্ষ বাধে । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ৮ রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষণ করেছে । সংঘর্ষে পুলিশের এএসআই আব্দুর রহমান , কনস্টেবল জাফর ও মনিরুজ্জামানসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হয় । কর্তৃপক্ষ পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত ওই কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত করেছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / সুম / এএইচ / ১৪ . ২৫ঘ . )
পাম তেল : পাম গাছের ফল প্রক্রিয়াজাত করে যে তেল পাওয়া যায় তাকে পাম তেল বলে । পাম ফলের মাংশল ও বীজ হতে তেল পাওয়া যায় । মাংশল অংশ হতে যে তেল পাওয়া যায় তার নাম পাম তেল , আর বীজ ( কার্নেল ) হতে যে তেল পাওয়া যায় তার নাম পাম কার্নেল তেল । মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া বিশ্বের শতকারা ৮০ ভাগ পাম তেল উৎপাদন করে । ইতিহাস : পাম তেলের আদি উৎস পশ্চিম আফ্রিকা । পাম তেলের মিশরে আবির্ভাব ঘটেছে সম্ভবত : পশ্চিম আফ্রিকা থেকে । মালয়েশিয়ায় ১৯১০ সালে Scotsman William Sime এবং Henry Darby নামের দুই ভদ্রলোক পাম চাষের প্রর্বতন করেন । ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশে প্রথম দফা পাম বীজ মালয়েশিয়া থেকে আনা হয় এবং পলিথিন ব্যাগে ঢাকা বোটানিক্যাল গার্ডেনে চারা উৎপাদন করা হয় । ১৯৭৯ সালে মালয়েশিয়া ও নাইজেরিয়া থেকে আনা চারা দ্বারা প্রথম পাম চাষ শুরু হয় । ১৯৭৯ সালে কক্সবাজার এবং সিলেট বনবিভাগকে ছয় মাস বয়সের চারা রোপণের জন্য সরবরাহ করা হয় । ১৯৮১ সালে কক্সবাজারে ৩২৫ একর , চট্টগ্রামে ২৭৯ একর এবং সিলেটে ১৮০ একর মিলে মোট ৭৮৪ একর পাম চাষের আওতায় আনা হয় । পামচাষের গুরুত্ব : বাংলাদেশের বর্তমান ভোজ্য তেলের চাহিদা প্রায় ১২ লক্ষ মেট্রিক টন । দেশের চাহিদার মাত্র শতকরা ১০ ভাগ তেল দেশে উৎপাদিত হয় বাকি শতকরা ৯০ ভাগ তেলের জন্য বিদেশের উপর নির্ভর করতে হয় । দেশে পাম ও সয়াবিন তেল আমদানি করে প্রতি বছর যে বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করা হয় যদি পর্যাপ্ত পাম চাষ করা হয় তাহলে ১২ , ০০০ কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় সম্ভব । বাংলাদেশের আবহাওয়া ও প্রকৃতি পাম চাষের উপযোগী । মালয়েশিয়ায় উৎপাদিত পামের কাঁদি সাধারণত ৪০ কেজির বেশি হয় না । কিন্তু বাংলাদেশের টাঙ্গাইলে উৎপাদিত কাঁদির ওজন ৬০ কেজি থেকে ৬৫ কেজি পর্যন্ত পাওয়া গেছে । এ ছাড়া বাংলাদেশে উৎপাদিত পামের ফল তুলনামূলক আকারে বড় এবং দানা তুলনামূলক ছোট । পাম থেকে তেল উৎপাদনের মাত্রার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ মালয়েশিয়ার চেয়ে এগিয়ে । স্বাস্থ্য ও পুষ্টিমান : সদ্য আহরিত পাম তেল বিটা ক্যারোটিনের সমৃদ্ধতম উৎস । পাম তেলে টোকোফেরল ও টোকোট্রায়েনল নামক দুই ধরনের ভিটামিন ' ই ' অধিক পরিমাণে থাকে । অন্যান্য উদ্ভিজ্জ ভোজ্য তেলের মত পাম তেলও কোলেস্টেরলমুক্ত । কিন্তু সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হল খাদ্যে পাম তেল ব্যবহার করলে রক্তে মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে না । পাম তেল খাদ্যে ব্যবহার করলে দেহে উপকারী ' এইচ . ডি . এল . ' কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে এবং ক্ষতিকর ' এল . ডি . এল . ' কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায় । পাম তেল রক্তের জমাট বাঁধার প্রবণতা হ্রাস করে ফলশ্রুতিতে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস পায় । লাল পাম তেলে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন ' ই ' থাকে । যা গাজরের চেয়ে ১৫ গুন এবং টমেটোর চেয়ে ৩০০ গুণ বেশি । লাল পাম তেল ক্যারোটিনয়েডের উৎস হওয়ায় কয়েক ধরনের ক্যান্সারকে কার্যকরভাবে প্রতিহত করতে পারে । পাম তেল এবং একই পরিমাণ ক্যালরিযুক্ত অন্য ভোজ্য তেল সম্বলিত খাদ্যের সাথে তুলনা করে দেখা গেছে যে পরীক্ষামূলকভাবে ঘটানো স্তন্য ক্যান্সারের সংঘটন ও বিকাশ উভয় ক্ষেত্রেই পাম তেল প্রতিরোধমূলক ভূমিকা পালন করে । যুক্তরাষ্ট্র্য ও যুক্তরাজ্যের স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী ভোজ্য তেলের মধ্যে ৫০ পি . পি . এম . পর্যন্ত কোলেস্টেরল থাকলে তা ' কোলেস্টেরল মুক্ত ' তেল হিসেবে বিবেচিত হয় । পাম তেলের কোলেস্টেরল ৫০ পি . পি . এম . এর নিচে যা ( ১৩ - ১৯ ) পি . পি . এম . এর মধ্যে । অপরপক্ষে সয়াবিন তেলে ( ২০ - ৩৫ ) পি . পি . এম . সূর্যমুখী তেলে ( ০৮ - ৪৪ ) পি . পি . এম . এবং সরিষার তেলে ( ২৫ - ৮০ ) পি . পি . এম . কোলেস্টেরল বিদ্যমান । চীনে পাম তেল , সয়াবিন তেল , পিনাট তেল এবং শুকরের চর্বি ( সবগুলোই সম্পৃক্ত চর্বিযুক্ত ) নিয়ে এক তুলনামূলক গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে এদের মধ্যে পাম তেল দেহে উপকারী ' এইচ . ডি . এল . ' কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় এবং ক্ষতিকর ' এল . ডি . এল . ' কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় । বিবিধ ব্যবহার : পরিশোধিত পাম তেল গন্ধহীন হওয়ায় এর দ্বারা ভাজা খাদ্যেও স্বাভাবিক গন্ধ বজায় থাকে । পাম তেল অর্ধজমাট ঘনত্বে থাকার জন্যে এমন কিছু ভৌতগুণ ধারন করে যা অনেক খাদ্য প্রস্তুতিতে প্রয়োজন হয় । পাম তেল ভোজ্য তেল ছাড়াও বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার হয় । সাবান , ডিটারজেন্ট , ফ্যাটি এসিড , ফ্যাটি এ্যলকোহল , গি্লসারল উৎপাদনে ব্যবহার করা হয় । বিস্কুট , কেক , আইসক্রীমসহ বিভিন্ন প্রকার খাবার তৈরিতে পাম তেলের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে । চর্বি উৎপাদনের কাঁচামাল হিসেবে পাম তেল সকলের পছন্দনীয় । পাম তেল থেকে তৈরি হয় সলিড ফ্যাট যেমন বনস্পতি যা স্বাস্থ্যের জন্য উত্তম কারণ পাম তেলকে হাইড্রোজিনেশন করার প্রয়োজন হয় না বলে এতে ক্ষতিকর ট্রান্স ফ্যাটি এসিড থাকে না । পাম গাছের কাণ্ড , পাতা , ফলশূন্য কাঁদি ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রকার দ্রব্যসামগ্রী উৎপাদন করা যায় । পাম গাছের পাতা ও ফলশূন্য কাঁদির আঁশকে প্রক্রিয়াজাত করে মধ্য ঘনত্বের ফাইবার বোর্ড ও চিপবোর্ড তৈরি করা যায় । পাম গাছের গুঁড়ি থেকে চমৎকার আসবাবপত্র করা যায় । পাম গাছের পাতা মাটিতে জৈব পদার্থ যোগ করে । এক টন পাম গাছের পাতা মাটিতে প্রায় ৭ . ৫ কেজি নাইট্রোজেন , ১ . ০৬ কেজি ফসফরাস , ৯ . ৮১ কেজি পটাশিয়াম ও ২ . ৭৯ কেজি ম্যাগনেশিয়াম যোগ করে । চাষাবাদ : পাম গাছ চাষের জন্য মোটামুটি তাপমাত্রা ২২ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড থেকে ৩২ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড হলে ভাল । বাংলাদেশের গড় বৃষ্টিপাত ১৫০সেন্টিমিটারের বেশি তাই বাংলাদেশে পাম চাষের উজ্জ্বল সম্ভবনা রয়েছে । প্রতিদিন ৫ ঘন্টা অথবা বার্ষিক মোট ২০০০ ঘন্টা সূর্যালোক দরকার । সমতল , ভারী , পানি ধারনক্ষম পলিমাটি পাম চাষের জন্য আদর্শ । বাংলাদেশের পাহাড়ী এলাকা , অনাবাদি জমি , সড়ক - মহাসড়কের পাড় , পুকুর পাড় , অব্যবহৃত স্থানে পাম গাছ রোপণ করা যেতে পারে । প্রতি হেক্টর জমিতে ১২০টি থেকে ১৫০টি চারা অথবা ৯ . ৫ মিটার দূরে দূরে প্রতি হেক্টর জমিতে ১২৮টি চারা রোপণ করা যায় । বীজ হতে চারা তৈরি করতে এক বছর সময় লাগে । চারা রোপণের তিন থেকে চার বছরের মধ্যে ফল ধরে । রোপিত চারা ত্রিশ বছর বয়স পর্যন্ত ফল দিতে পারে । ৯ . ৫ মিটার দূরে দূরে চারা রোপণ করতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক গর্ত করতে হবে । প্রতিটি গর্তের আকার ২ × ২ × ২ ঘন ফুট । প্রতিটি গর্ত জৈব সার দ্বারা ভরাট করতে হবে । জৈব সার শোধন করার জন্য একদিন ( ২৪ ঘন্টা ) তামাক পাতা ভেজানো পানি ব্যবহার করা যেতে পারে । প্রতিটি গর্তে ২৫০ গ্রাম ইউরিয়া , ১০০০ গ্রাম টিএসপি এবং ৫০০ গ্রাম এমওপি সার প্রাথমিক মাত্রা হিসেবে প্রয়োগ করা যেতে পারে । তবে চারা রোপণের আগে অবশ্যই গতের্র জৈব সার বা কম্পোস্ট ভালভাবে ওলট - পালট করে গ্যাস বের করে দিতে হবে যাতে চারা গাছের কোন ক্ষতি না হয় । চারা রোপণের পর সবসময় মাটিতে যাতে পানি থাকে সেজন্য সেচ দিতে হবে । ইঁদুরের আক্রমণ রোধ করার জন্য শতকরা ২ ভাগ জিংক ফসফাইট বিষটোপ ব্যবহার করে যেতে পারে । গন্ডার পোকার আক্রমণে গাছের ব্যাপক ক্ষতি হয় । গোঁড়া পচা রোগ যা Ganoderma boninense নামক জীবাণুর আক্রমণে ঘটে । এ রোগের কারণে শতকরা ৫০ভাগ পর্যন্ত ফলন কমে যেতে পারে । আইপিএম পদ্ধতিতে পোকাদমন ব্যবস্থা গ্রহণ করলে আক্রমণ রোধ করা যেতে পারে । ব্যাগওয়ার্ম ও ক্যাটারপিলারের আক্রমণ রোধ করার জন্য জৈব বালাইনাশক যেমন ব্যাকটেরিয়া Bacillus Thuringensis ব্যবহার করে যেতে পারে । ফল সংগ্রহ : সারা বছরই পাম গাছ থেকে ফল পাওয়া যায় । ফিলিপাইনের আরবিএপি ( জইঅচ ) এর একটি প্রকাশনা অনুযায়ী চারা রোপণের ২৬ মাস থেকে ৩০ মাসের মধ্যেই ফসল সংগ্রহের পর্যায়ে পৌছায় । এক হেক্টর জমির পূর্ণবয়স্ক গাছে গড়ে বছরে কাঁদিসহ ফল ১৯ . ১ মে . টন পাওয়া যায় । মাসে তিন বার বা ১০ দিন পর পর ফল সংগ্রহ করা ভাল । তেল প্রস্তুত : পরিপক্ক ফলগাছ থেকে কাঁদিসহ কেটে নামিয়ে পরিস্কার করতে হবে । তারপর ফলগুলোকে পাত্রের মধ্যে পানিসহ ফুটাতে হবে এতে ফলগুলো নরম হয় । এবার নরম ফলগুলোকে হাতে চেপে রস বের করতে হবে । তারপর পানি মিশ্রিত এ রসকে একটি পাত্রে রেখে চুলায় কিছুক্ষণ তাপ দিলে রসে বিদ্যমান পানি বাষ্পাকারে বের হয়ে যাবে এবং পাত্রের মধ্যে পাম তেল জমা থাকবে । এ ভাবে প্রাপ্ত তেল ছেঁকে বোতলে সংগ্রহ করে রাখলে ছয় মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা যায় । বিদ্যালয় , মহাবিদ্যালয় , বিশ্ববিদ্যালয় , মাদ্রাসা , মসজিদ , মন্দির , গীর্জা , প্যাগোটা , সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আঙ্গিনা এবং সর্বোপরি ব্যক্তিগত পর্যায়ে নিজ নিজ আঙ্গিনা ও অব্যবহৃত স্থানে পাম গাছের রোপণের বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে । সকলে নিজ নিজ অবস্থান থেকে আন্তরিকভাবে চেষ্টা করলে পাম তেল একদিন হতে পারে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাফল্যের চাবিকাঠি । সংকলনে : মুহম্মদ আরশেদ আলী চৌধুরী , মেহেরপুর
By মো : হাফিজুর রহমান Rajshahi দেখা হয়েছে : ০ বার পরিবেশ
অন্যদিকে তামিল নাড়ুর ' আম্মা ' জয়ললিতার পুনরুজ্জীবন ঘটেছে রাজনীতিতে । মুখ্যমন্ত্রিত্ব তার জন্য মোটেও নতুন কিছু নয় । এর আগে দুই দফা এই গুরুদায়িত্ব পালন করেছেন তিনি । কিন্তু দ্বিতীয় দফায় তার বিদায় হয়েছে নানা বিতর্ক , দুর্নীতির অভিযোগ , আদালতের ভর্ত্সনাসহ অনিয়ম আর স্বেচ্ছাচারিতার কেলেঙ্কারি মাথায় নিয়ে । ক্ষমতা ছাড়ার পর নির্বাচনেও তার ব্যাপক ভরাডুবি হয়েছিল । কিন্তু জয়ললিতা ফিরে এসেছেন প্রবলভাবে । সিনেমায় তিনি সিনেমা জগতেরই মানুষ । ভাষায় ' বক্সঅফিসের ' প্রায় সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়ে ' বাম্পার হিটের ' মতো জয়ললিতা সদ্যসমাপ্ত রাজ্য সরকারের নির্বাচনে ' বাম্পার রেজাল্ট ' করেছেন । নির্বাচনে জয়ললিতার দল এআইএডিএমকের কাছে ভরাডুবি হয়েছে ক্ষমতাসীন ডিএমকে দলের ।
এ মামলায় অভিযুক্ত আমার ভাইদের সম্পর্কে আমি এখন দু ' একটি কথা বলতে চাই । মনে হয় ইচ্ছা করে আমাদের পুরো পরিবারটাকে ধ্বংস করে দেয়ার ষড়যন্ত্র চলছে । স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে আমার বড় ভাই ফ্লাইট সার্জেণ্ট আবু ইউসুফ খান সৌদী আরবে ; সৌদী বিমান বাহিনীতে ডেপুটেশনে ছিলেন । যুদ্ধ বাঁধলে পালিয়ে এসে তিনি আমাদের সেক্টরে যোগ দেন । এখন শুনতে যে রকম লাগুক না কেন এটাতো ঠিক যে ঐ ঘাঁটিতে তখন আরো অনেক বাঙালি অফিসার ছিলেন , তারা কেউই পালিয়ে এসে যুদ্ধে যোগ দেন নি । বরং এরা পচিশ্ম পাকিস্তানে ফিরে যান ও পরে তিহাত্তর সালে বাংলাদেশে ফিরে আসেন । জামালপুরের যুদ্ধে অসাধারণ কৃতিত্বের জন্য তাকে ' বীর বিক্রম ' পদকে ভূষিত করা হয় । তিনিই প্রথম পাকিস্তানি কমান্ড হেডকোয়ার্টারে পৌঁছান ও জেনারেল নিয়াজির আত্মসমর্পণ প্রত্যক্ষ করেন । তিনি জেনারেল নিয়াজীর গাড়ীর পতাকার গর্বিত মালিক । আমার বিশ্বাস পৃথিবীতে এমন ভালো লোকের সংখ্যা খুব কম ।
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম ক্রসফায়ার নয় , বরং রাজনৈতিক দলের প্রধান হিসেবে প্রথম বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন সিরাজ সিকদার । কেউ কেউ বলেন , এটাই ছিল সরকার কর্তৃক ঘোষিত প্রথম ক্রসফায়ার । পূর্ববাংলার সর্বহারা পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নেতা ছিলেন প্রকৌশলী সিরাজুল হক ওরফে সিরাজ সিকদার । ১৯৭৫ সালের ২ জানুয়ারি পুলিশি অভিযানে ক্রসফায়ারে পড়ে নিহত হয়েছিলেন তিনি । সিরাজ সিকদার নিহত হওয়ার পরবর্তী সংখ্যায় ইংরেজি সাপ্তাহিক হলিডে ৩ - এর পাতায় আট কলামে হেডলাইন করেছিল দঝরত্ধল ংরশফবত্ শরষষফ রহ ঢ়ড়ষরপব ধপঃরড়হ . ্থ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক , চট্টগ্রাম | Kaler Kantho | ঢাকা , বৃহস্পতিবার , ১১ ভাদ্র ১৪১৭ , ১৫ রমজান ১৪৩১ , ২৬ আগস্ট ২০১০ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারও কুপিয়ে জখম করার ঘটনা ঘটেছে । এবার হামলার শিকার হয়েছেন শিবির নেতা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান । গতকাল দুপুরে ক্যাম্পাসের বাণিজ্য অনুষদ ভবনের সামনে একা পেয়ে মিজানকে চাপাতি আর ছুরির এলোপাতাড়ি কোপে আহত করা হয় । হামলার ব্যাপারে সরাসরি ' ছাত্রলীগ ক্যাডার ' দের দায়ী করেছেন আহত মিজানুর রহমান ও ছাত্রশিবির । এদিকে শিবিরের অভিযোগ সম্পর্কে ছাত্রলীগ নেতা কাজী আলম বিকেলে টেলিফোনে কালের কণ্ঠকে বলেন , ' দলীয় কাজে আমি এখন ঢাকায় অবস্থান করছি । আমার পক্ষে কিভাবে সম্ভব এই হামলা করা ? এটি শিবিরের মিথ্যাচারের রাজনীতি । ক্যাম্পাসের প্রগতিমনা সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে মৌলবাদী জঙ্গি সংগঠন শিবিরকে উৎখাত করা হবে । ' ক্যাম্পাস বন্ধ থাকলেও দুই সংগঠনের এমন মুখোমুখি প্রতিশোধমূলক অবস্থানে পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছে । জানা গেছে , আহত শিবির নেতা মিজানুর রহমান ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের শিক্ষা কার্যক্রমবিষয়ক সম্পাদক । তিনি সোহরাওয়ার্দী হলের ২১২ নম্বর কক্ষের আবাসিক শিক্ষার্থী । উল্লেখ্য , গত ২১ আগস্ট ক্যাম্পাসে চাপাতির কোপে আহত করা হয় ছাত্রলীগকর্মী জহিরুল ইসলামকে । এর আগে ৫ আগস্ট রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদ শাখা শিবিরের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ - আল মামুনকেও চাপাতি দিয়ে কোপানো হয় । এই দুটি ঘটনায়ও শিবির - ছাত্রলীগ পরস্পরকে দায়ী করেছিল । ক্যাম্পাস পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মোহাম্মদ মিজান গতকাল দুপুরে কালের কণ্ঠকে বলেন , ' বাণিজ্য অনুষদ ভবনের সামনে দুপুর পৌনে ১টায় মিজানকে কে বা কারা আহত করে ফেলে পালিয়ে যায় । খবর পেয়ে ফোর্স নিয়ে আমরা তাঁকে উদ্ধার করি । বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যালে পাঠানো হলেও পরে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ ( চমেক ) হাসপাতালে পাঠানো হয় । সেখানে চিকিৎসা নিয়ে তিনি ইফতারের আগেই হাসপাতাল ত্যাগ করেন বলে জানান ক্যাজুয়ালটি বিভাগের চিকিৎসক । এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ কিংবা মামলা হয়নি । ' বিকেল ৫টায় চমেক হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি বিভাগে চিকিৎসাধীন আহত শিবির নেতা মিজানুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন , ' বিভাগ থেকে সনদপত্র তুলতে ক্যাম্পাসে যাই । সনদ তুলে ফিরে আসার পথে হামলা চালায় ছাত্রলীগ নেতা কাজী আলমের নেতৃত্বে সাত থেকে ১২ জনের একটি দল । এদের বেশির ভাগকেই আমি শনাক্ত করতে পারব । ' হামলার সময় তারা চাপাতি , রড ও ছুরি ব্যবহার করে বলে অভিযোগ করেন তিনি । সহকারী প্রক্টর চন্দন কুমার পোদ্দার কালের কণ্ঠকে জানান , ক্যাম্পাস বন্ধ রয়েছে । তাই দুপুরের মধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় ফাঁকা হয়ে যায় । এই সুযোগে প্রতিপক্ষের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে । সাম্প্রতিক সব হামলা - পাল্টা হামলার ঘটনা স্থানীয়ভাবে আবাসিক শিবির - ছাত্রলীগ নেতা - কর্মীদের মধ্যে সংঘটিত হচ্ছে । সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও সুষ্ঠু তদন্তের ভিত্তিতে যে - ই দোষী হোক না কেন তাকে শাস্তি পেতেই হবে । প্রসঙ্গত , গত ২ আগস্ট পুলিশের সঙ্গে বর্ধিত বেতন - ফি প্রত্যাহার দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষের পর ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয় । বর্তমানে সব আবাসিক ছাত্রহল বন্ধ রয়েছে । স্থগিত রয়েছে সব ক্লাস ও পরীক্ষা । কিন্তু প্রশাসনিক কাজ স্বাভাবিকভাবে চলছে ।
২০১০ সালের নভেম্বর মাসে সারাদেশে চুরি , ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে মোট ৪০৮টি । এরমধ্যে ৩৮টি চুরি , ২০৭টি ডাকাতি এবং ১৬৩টি ছিনতাই এর ঘটনা ঘটে । এসব ঘটনায় নিহত হয়েছে ৪১ জন । আর আহত হয়েছে ৫৩৪ জন । উল্লেখ্য , প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও চুরি , ডাকাতি কিংবা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে ।
মি হাকিম বলেন যে মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি বা শিপইয়ার্ডের মতো প্রতিষ্ঠানের হিসাব নিরীক্ষা করে তাঁর দপ্তরের অধীনস্থ বাণিজ্যিক নিরীক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ নিরীক্ষক ৻ তিনি বলেন যে এদুটো প্রতিষ্ঠানের হিসাব নিরীক্ষা সম্পণ্ন হয়েছে এবং তিনি প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা করছেন ৻
রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবুর্গ শহরে ' পিটার্সবুর্গ - রোমঃ রাজধানীর সময় ' শীর্ষক প্রথম আন্তর্জাতিক সঙ্গিত উত্সব আজ থেকে শুরু হতে →
পুরাই বোগাস মুভি ! শিলার যাওয়ানি দেখার লাইগা পুরা মুভি দ্যাখনের কোন মানে হয় না । ( লিংকটি দেখতে হলে অবশ্যই প্রবেশ অথবা নিবন্ধন করতে হবে ) থাইক্যা আলাদা কইরা নামাইলেই হয় ।
তো শুরু করে দিন আপনার লেখালেখি . . . . আর প্রকাশ করুন আপনার প্রতিভা ।
ঘরের মধ্যে ফ্যান চলছে , টিউব লাইট থেকে তীক্ষ্ণ শব্দ আসছে , টেলিভিশনে অনুষ্ঠান চলছে বা গান বাজছে , তার মধ্যে চা খেতে খেতে খবরের কাগজ পড়ছেন , একইসঙ্গে কারও সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন - আপনার দৈনন্দিন জীবনের নিয়মিত ঘটনা । কিন্তু আপনার সন্তানের জন্য এতোরকম শব্দ একসঙ্গে শোনা , এতোরকম দৃশ্য দেখা , তার মধ্যে আবার অন্য কাজ চালিয়ে যাওয়া - এটা প্রচণ্ড যন্ত্রণাদায়ক হতে পারে । তখন তার আচরণে বিরক্তি বা অস্বস্তির প্রকাশ ঘটবে । ঘরের বাইরে রাস্তাঘাটে বা পাবলিক প্লেইসেও একই ঘটনা ঘটতে পারে ।
মতিবেদকের প্রশ্নের জবাবে অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন বিড়বিড় করে বলেন , " চুদানির ফুয়া ! "
হরিপুর উপজেলার উত্তরে মেদিনীসাগর গ্রামে মেদিনীসাগর জামে মসজিদটি অবস্থিত । স্থাপত্যকা ল মো ঘল আমল । বাইরের দিক থেকে মসজিদের দৈর্ঘ্য সাড়ে একত্রিশ ফুট এবং প্রস্থ চৌদ্দ ফুট । ভিতরের দৈর্ঘ্য চবিবশ ফুট এবং প্রস্থ ছয় ফুট । এক কাতারে নামাজ পড়া যায় । মিহরাব ও মিম্বার আছে । দুটি জানালা , তিনটি দরজা , আটটি কুলুঙ্গি , তিনটি খিলান রয়েছে । মসজিদের চার কোণে চারটি কৌণি ক থামের নিচে ঘড়া আছে । এছাড়া মসজিদের পূর্ব ও পশ্চিম দেয়ালে দুটি করে চারটি থাম রয়েছে । এই মসজিদের সঙ্গে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ফতেহ্পুর মসজিদের স্থাপত্য মিল রয়েছে ।
নিউজ ডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ভারতের সীমান্তরক্ষীরা গবাদিপশু চোরাচালানি এবং বেসামরিক লোককে গুলি করে হত্যা করলেও তারা বিচারের বাইরেই থেকে যাচ্ছেন । গতকাল নয়াদিল্লিভিত্তিক হিউমেন রাইটস ওয়াচের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয় । প্রতিবেদনে বলা হয় , গত এক দশকে ব্যবসার উদ্দেশ্যে অবৈধভাবে সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার সময় নয় শতাধিক বাংলাদেশিকে হত্যা করা হয়েছে । স্থানীয় ব্যক্তিরা ভারতের সীমান্তরক্ষীদের বিরুদ্ধে মারধর ও ভীতি প্রদর্শনেরও অভিযোগ করেন । ভারতীয় কর্তৃপক্ষ বলছে , আত্মরক্ষার জন্য বা গ্রেফতার এড়াতে সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা পালিয়ে যাওয়ার সময় তাদের গুলি করে হত্যা করা হয় । কিন্তু হিউমেন রাইটস ওয়াচ কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা করে দেখেছে , সন্দেহভাজন নিহত ব্যক্তিরা চরম শাস্তি পাওয়ার মতো কোনো অপরাধ করেননি । প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশের শতাধিক ভুক্তভোগী , প্রত্যক্ষদর্শী এবং সীমান্তরক্ষীর সাক্ষাৎকার স্থান পেয়েছে । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এসআরএস / এসএকে .
হিপি : উদ্ভব , ইতিহাস ও দর্শন - ইমন জুবায়ের Loving means accepting others as they are , giving them freedom to express themselves and not judging them based on appearances . Skip Stone ( হিপি - গবেষক ) ষাট ও সত্তর দশকের বিদ্রোহী মার্কিন তরুণ প্রজম্মকেই হিপি বলা হয় । এই তরুণ প্রজন্ম এক স্বপ্নাতুর আন্দোলনের জন্ম দিয়েছিল এবং সে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল মার্কিন দেশ থেকে দেশান্তরে । সে সব দেশেও সৃষ্টি হয়েছিল বিদ্রোহ মন . . .
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মেলার ছয় বছর বয়সী আদনানের সঙ্গে পেরে উঠছিলেন না বাবা শফিকুল ইসলাম । প্রথমবার নাগর দোলায় উঠে ভয় পেলেও একটু ধাতস্ত হয়ে আদনান যে আর নামতেই চাইছে না ।
পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী কামনা , প্রাপ্তি , রেবেকা জানায় , শ্রেণীকক্ষের অভাবে গাদাগাদি করে ক্লাস করতে হচ্ছে । গরমে ক্লাস করা খুবই অসুবিধা । তার উপর বেঞ্চ স্বল্পতা এবং বাহিরের দূর্গন্ধে নাকে রুমাল দিয়ে ক্লাস করতে হয় । মলমুত্রের গন্ধে শ্রেণীকক্ষের জানালা খোলা যায় না । বর্ষার সময় মাঠে পানি জমায় আমরা খেলাধুলা করতে পারি না ।
এ সময় আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিচালক নূর খান এবং মিডিয়া অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভোকেসি ইউনিটের জ্যেষ্ঠ সমন্বয়ক সাঈদ আহমেদ উপস্থিত ছিলেন ।
ইখওয়ান প্রধান ড . মোহাম্মদ বাদাওয়ি ঘোষণ করেন , এই নবগঠিত দলে যেকোনো মিসরীয় সদস্য হতে পারবেন । তিনি বলেন , তার দল মিসরী জনগনের আশা আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে একটি উন্নত মিসর গড়তে চায় । দলটি তার নতুন সংবিধানের জন্য কাজ করছে , যা শিগগিরই চূড়ান্ত করে প্রকাশ করা হবে । প্রফেসর ড . মোহাম্মদ বাদাওয়ি আরো বলেন , তার দল মন্ত্রিসভায় নারী ও খৃস্টান সদস্য নিতে আপত্তি করবে না । তবে দলের প্রধান হিসেবে নারী বা খৃস্টান হওয়া সমর্থন করে না । ইখওয়ান তার নতুন নামের মাধ্যমে এটাই প্রকাশ করলো , মিসরীয় নতুন প্রজন্মের জন্য এই স্বাধীনতা ( Freedom ) ও ন্যায় ( Justice ) বিচার কতোটা দরকার ।
এর পরও বাদশা বললেন , ' তা ছাড়া আমাদের অন্য একটি শর্ত আছে , আর তা হচ্ছে অবিলম্বে সমস্ত পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দীর মুক্তি দিতে হবে । ' শেখ মুজিব সৌদি বাদশাহর এই কথাটিরও প্রতিবাদ করে বললেন , ' এটা তো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক ব্যাপার । এই দুটো দেশের মধ্যে এ ধরনের আরও অনেক সমস্যা অমীমাংসিত রয়েছে । যেমন ধরুন , বাংলাদেশ থেকে কয়েক লাখ পাকিস্তানি নাগরিকের পাকিস্তানে ফেরত আনা এবং পাকিস্তানে আটকে পড়া পাঁচ লক্ষাধিক বাঙালিকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো । বাংলাদেশের প্রাপ্য অর্থসম্পদ পরিশোধ করা - এমন বেশ কিছু অমীমাংসিত প্রশ্ন রয়েছে । এসব মীমাংসা কিছুটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার । শুধু বিনা শর্তে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দীকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি আলাদাভাবে বিবেচনা করা বাঞ্ছনীয় হবে না । আর সৌদি আরবই বা এত উদ্গ্রীব কেন ? '
তরুণ পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মানিক শাববনূরের জন্যই চলচ্চিত্রে আসেন । নিজের প্রযোজনায় এ নায়িকাকে ( শাবনূর ) নিয়ে নির্মাণ করেন ' দুই নয়নের আলো । " এ ছবিটিতে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন শাবনূর ।
আর সম্ভব হলে , যাদের কাছে ' better theory ' সম্বৃধ্হ সমাধান আছে তারা যেন অবিলম্বে ইউনুস এর চেয়েও সফল ভাবে মাঠে নেমে পরে । শুভেচ্ছা রইলো তাদের জন্য । যে কোনো প্রয়োজনে আমি তাদের সাথে আছি
■ সাবরীনা চৌধুরী সিনেমটি একটা টেক্সট হিসাবে আমি একটু দেখতে চেয়েছিলাম । এই ছবিকে বলা হচ্ছে মিউজিকাল - কিন্তু সেটা নয় ! কেউ বলেছেন এটা ন্যারেটিকাল , সেটা নিয়েও সমস্যা আছে !
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : পাকিস্তানে মার্কিন ড্রোন হামলায় সন্দেহভাজন ৪৫ জঙ্গি নিহত হয়েছে । পাকিস্তানের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল প্রদেশে ড্রোন হামলায় এ নিহতের খবর আজ মঙ্গলবার স্থানীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান । এতে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
গাভীর দুধ উত্পাদনের পরিমাণ ও গুণগতমান জাতের ওপর নির্ভর করে । গাভীর দুধ উত্পাদনের পরিমাণ দুধের উপাদান যেমন - মাখন , আমিষ , খনিজ পদার্থ সবই বিভিন্ন জাতের গাভীতে কম - বেশি হতে পারে । বংশগত ক্ষমতার কারণ দেশীয় জাতের গাভীতে দুধের মাখনের পরিমাণ বেশি থাকে কিন্তু এরা দুধ উত্পাদন করে কম । সিন্ধি , শাহিওয়াল , হরিয়ানা জাতের গাভীর দুধে মাখন বা ননীর পরিমাণ অন্য বিদেশীয় জাতের গাভী যেমন হলস্টেন , ফ্রিজিয়ান , জার্সি ইত্যাদি জাতের গাভী সিন্ধি , শাহিওয়াল , হরিয়ানা প্রভৃতি গাভী থেকে বেশি দুধ দেয় । খাদ্য গাভীর দুধ উত্পাদন ও দুধের গুণগতমানের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে । অধিক পরিমাণ খাদ্য খাওয়ালে বেশি দুধ পাওয়া যায় । তবে খাদ্য অবশ্যই সুষম হতে হবে । গাভীকে সুষম খাদ্য না খাওয়ালে দুধ উত্পাদনের পরিমাণ আশঙ্কাজনকভাবে কমে যায় এবং দধের গুণগতমানও কমতে বাধ্য । কারণ খাদ্যে বিদ্যমান উপাদানগুলো ভিন্ন অবস্থায় দুধের মাধ্যমে নিঃসৃত হয় । খাদ্যে দুধের মাখনের উপস্থিতির পরিমাণ কম - বেশি করতে পারে । নিম্নোক্ত ধরনের খাদ্যের জন্য গাভীর দুধের মাখনের হার কম হতে পারে । ১ . মাত্রাতিরিক্ত দানাদার খাদ্য খাওয়ালে । ২ . পিলেট জাতীয় খাদ্য খাওয়ালে । ৩ . অতিরিক্ত রসালো খাদ্য খাওয়ালে এবং ৪ . মিহিভাবে গুঁড়ো করা খড় খাওয়ালে । গাভীর দুধে মাখনের পরিমাণ কমে গেলে খাদ্য পরিবর্তন করে প্রয়োজনীয় সুষম খাদ্য খাওয়াতে হবে । দুধে খনিজ পদার্থ ও খাদ্যপ্রাণের পরিমাণ গাভীর খাদ্যের মাধ্যমে বাড়ানো যায় । গাভীকে সুষম খাদ্য না দিলে দুধে সামান্য মাত্রায় আমিষ ও শর্করা জাতীয় উপাদান পাওয়া যায় এবং দুধ উত্পাদনের পরিমাণ কমে যায় । দুধ দোহন বিশেষ করে দোহন কাল , দোহনের সময় , দুধ দোহন প্রক্রিয়া , বিভিন্ন বাঁটের প্রভাব ইত্যাদি গাভীর দুধের পরিমাণ ও মানকে প্রভাবিত করে । গাভীর দুধ দেয়ার পরিমাণ আস্তে আস্তে ৫০ দিনে বেড়ে সর্বোচ্চ হয় । ওলানে দুধের চাপের ওপর দুধের পরিমাণ ও উপাদান নির্ভর করে । দুগ্ধদান কালের ৯০ দিন পর থেকে দুধে মাখন ও আমিষের হার আংশিক বাড়ে । একই গাভীকে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দোহন করলে দুধে মাখনের পরিমাণ বেশি পাওয়া যায় । তাই সকালের দুধের চেয়ে বিকালের দুধে মাখনের পরিমাণ বেশি থাকে । তাই গাভীকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ২ - ৩ বার দোহন করা উচিত । এতে দুধ উত্পাদনের পরিমাণ বাড়তে পারে । প্রসবকালে গাভীর সুস্বাস্থ্য আশানুরূপ দুধ উত্পাদনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । গাভী থেকে বেশি দুধ পেতে হলে গর্ভকালে সুষ্ঠু পরিচর্যা ও সুষম খাদ্য দেয়া প্রয়োজন । প্রসবের দুই মাস আগে গাভীর দুধ দোহন অবশ্যই বন্ধ করে দিতে হবে । মোট দুধ উত্পাদনের ৪০ % ওলানের সামনের অংশের বাঁট এবং ৩০ % পেছনের অংশের বাঁট থেকে পাওয়া যায় । গাভীর ওলানের বাঁট অবশ্যই সুস্থ থাকতে হবে । রক্ষণাবেক্ষণ , বাসস্থান , গাভীর দুধ উত্পাদনের পরিমাণ ও গুণগতমানের হ্রাস - বৃদ্ধির জন্য অনেকাংশে দায়ী । পারিপার্শ্বিক অবস্থা গাভীর জন্য আরামদায়ক হওয়া উচিত । দোহনের সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন না করলে অর্থাত্ দুধ দোহন ত্রুটিপূর্ণ হলে দুধ উত্পাদনের পরিমাণ ও গুণগতমান কমতে পারে । প্রতিকূল আবহাওয়া দুধ উত্পাদনের জন্য ক্ষতিকর । শীত মৌসুম দুধাল গাভীর জন্য আরামদায়ক । এ মৌসুমে দুধ উত্পাদনের এবং দুধে মাখনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় , গরমকাল , বর্ষাকাল , আর্দ্র আবহাওয়ায় গাভীর দুধের উত্পাদন ও গুণগতমান হ্রাস পায় । গরমের দিকে গাভীকে ঠাণ্ডা অবস্থায় রাখলে উত্পাদনের কোনো ক্ষতি হয় না । গাভীর প্রজননের সময় দুধ উত্পাদন কমে যায় । দীর্ঘ বিরতিতে বাচ্চা প্রসব করলে গাভীর দুধ উত্পাদনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় । স্বল্প বিরতিতে বাচ্চা প্রসবের কারণে দুধ উত্পাদন কিছুটা হ্রাস পেতে পারে । তাই গাভীকে বাচ্চা প্রসবের ৬০ - ৯০ দিনের মধ্যে পাল দিতে হবে । কোনোক্রমেই ৬০ দিনের আগে প্রজনন করানো উচিত নয় । গাভীর শরীরে ৫০ % এবং দুধে প্রায় ৮৭ % পানি থাকে । তাই গাভীকে ইচ্ছামত পানি পান করার ব্যবস্থা করলে দুধ উত্পাদন বেশি হয় এবং দুধে মাখনের পরিমাণ বেশি থাকে । এগ্রোবাংলা ডটকম
পোস্ট করা হয়েছে : সোম ডিসেম্বর ২০ , ২০১০ ৪ : ১০ অপরাহ্ন
" সেই সঙ্গে এদেশের আইন প্রনেতাদের কাছে দাবী বিবাহের ন্যুন তম বয়স ৬ বছর করা হোক । "
মসলিনের পড়তির সময়টায় পতন ঘটতে থাকে আমাদের নবাব - সম্রাটদেরও । তাঁরা আর বেশি টাকা দিয়ে মসলিন কিনছেন না - চাহিদা কম ছিল অভ্যন্তরীন বাজারেও । তাছাড়া মুঘল সম্রাট , নবাব , ব্যবসায়ী - কেউই এ শিল্প রক্ষা কিংবা প্রসারে কোন সময়ই তেমন কোন উদ্যোগ নেননি , সব সময় চেষ্টা করেছেন কিভাবে কৃষক - তাঁতীদের যতটা সম্ভব শোষণ করে নিজেরা লাভবান হওয়া যায় - এই সব মিলিয়ে এভাবেই ধিরে ধিরে আমাদের আরও অনেক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের মত হারিয়ে যায় মসলিনের স্বর্ণযুগও ।
মুনতাসীর মামুন : আশা করতে ইচ্ছে করছে যে আমার হয়ে আপনি যে আবেদন জানালেন তাতে কেউ সাড়া দেবেন ।
এদিকে বিথির বোন নাসরিন আক্তার বাদী হয়ে মোবারক তার স্ত্রী , কন্যাসহ ৭ জন কে আসামী করে ফুলতলা থানায় মামলা ( নং ৬ , তাং ২৭ / ২ / ২০১১ ) করেন । মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মুক্ত রায় চৌধুরী ভারতের বোম্বে অবস্থানকারী আসামী জেসমিন ও তার স্বামী হযরতের সাথে যোগাযোগ এবং ভিকটিম বিথী ও ঝরনা কে ফেরত দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকলে গত ২১ এপ্রিল বিথীকে যশোরের বসুন্দিয়া গ্রামে মোবারকের আত্বীয় আজিজার রহমানের বাড়ীতে এনে ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখা হয় । গত বুধবার সন্ধ্যায় বাথরুমে যাওয়ার নাম করে বিথী পালিয়ে ফুলতলায় চলে আসে । আজিজের স্ত্রী হাফিজা বেগম বিথীকে ধরতে এসে পুলিশে হাতে আটক হয় । গতকাল সকালে বিথীর বিচারিক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করনের জন্য আদালতে এবং ডাক্তারী পরীার জন্য খুমেক হাসপাতালে প্রেরণ করা হয় । এ ব্যাপারে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ মোবারকের মেয়ে শারমনি স্ত্রী রেহানা এবং বিয়ান হাফিজাকে আটক করে আদালতে সোপর্দ করে । তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অপর ভিকটিম ঝরনা উদ্ধার হয়নি ।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে , পাহারাদারকে পাহারা দেবে কে ? স্থূল বাণিজ্য - বুদ্ধি , অতি মুনাফালোভী ব্যবসা মনোবৃত্তি গণমাধ্যমের জগৎকেও কলুষিত করে তুলছে । প্রধানমন্ত্রী থিন্লের ভাষায় , ' অতিলোভী বাণিজ্যের আগ্রাসন গণমাধ্যমকে নিচের দিকে টানছে । দেশে দেশে সমাজ এখন নির্লজ্জ বস্তুবাদের মোহপাশে বাধা পড়ছে । এ পরিপ্রেক্ষিতে কর্তৃত্ববাদী রাজনৈতিক নেতারা , বিত্তদর্পী ব্যবসায়ী সংস্থার মালিক এবং অদূরদর্শী বিজ্ঞাপনদাতারা সৎ ও পেশাজীবী সাংবাদিকদের কণ্ঠ প্রতিনিয়ত রোধ করে যাচ্ছে । তাদের বদলে মঞ্চ - কেন্দ্র দখল করে নিচ্ছে অযোগ্য , মতলববাজ ও স্বার্থান্ধ সাংবাদিক নামধারী একশ্রেণীর ব্যক্তি । ' থিন্লে যথার্থই বলেন , ' আমাদের এ অঞ্চলেও ( দক্ষিণ এশিয়ায় ) বাণিজ্য - বুদ্ধিতাড়িত বিশ্বায়িত গণমাধ্যম পরিণত হয়েছে নিছক ব্যবসায়ে । এর কাছে জনগণের সুখ ও কল্যাণের কোন মূল্য নেই । ' এ শোচনীয় পরিস্থিতিতে গণমাধ্যমের কাছে তার আকুল আহ্বান , ' আপনাদের বুঝতে হবে সাধারণ মানুষ কী অনুভব করে , কী চিন্তা করে , তাদের নিত্যদিনের উদ্বেগ কী নিয়ে । তাদের জীবন - জীবিকা , আবাসন , যানবাহন ও সড়ক নিরাপত্তা , বিনোদনের সুযোগ ও অবকাশের চাহিদা সম্পর্কে আপনাদের ওয়াকিবহাল হতে হবে । ' ' আমাদের এবং আমাদের সন্তান - সন্ততির জন্য প্রিয় আদর্শের সন্ধান আপনাদেরই দিতে হবে । দয়া করে আপনাদের পাঠক , শ্রোতা ও দর্শকদের নাগরিক হিসেবে বিবেচনা করুন , ভোক্তা হিসেবে নয় । '
৪ । চেনা লাগছে ? হৃতিকের কৃষ ছবির কথা মনে করুন ।
বৃষ্টি ভালো লাগে না আমার , তবু এসে বারান্দায় দাঁড়াই । নিবির্কার ভঙ্গিতে বৃষ্টির ফোঁটাগুলো ঝরতে থাকে । অবাধ্য শব্দমালাদের মতো কয়েক ফোঁটা বৃষ্টি আমায় স্পর্শ করে , ভিজিয়ে দিয়ে যাবার অপচেষ্টায় । আমি সিক্ত হই না , রসদ খুঁজে পাই না একফোঁটা অনুভূতি জন্ম দেবার । এ পৃথিবী তাই ভিজতে থাকে , আমি ছাড়া । একসময় অবাধ্য বৃষ্টি তার মাত্রা বাড়ায় , সমান তালে ফোঁটাগুলো । যে শহরটা দানবের মতো চোখ রাঙ্গায় প্রতিনিয়ত আজ ভিজতে থাকে অসহায়ের মতো । আমিই [ . . . ]
প্রজন্ম ফোরাম » রাজনীতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট » ফেল্টুস ! খালেদা জিয়া না অন্য কেহ
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : কবির সৃজনশীলতাই তাঁর জীবন - কর্মকে বাঁচিয়ে রাখবে ।
পোস্ট করা হয়েছে : মঙ্গল ফেব্রুয়ারী ০৫ , ২০০৮ ৮ : ৩১ অপরাহ্ন
ঢাকা , ২৭ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড . আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেছেন , বাংলাদেশ ও ব্রিটেনের মধ্যে গভীর বন্ধুত্বের ইতিহাস প্রায় ২০০ বছরেরও অধিক বিস্তৃত । আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে বৃটিশের সহযোগিতা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে । বাংলাদেশে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতের আমীর মাওলানা মুহাম্মদ শামসুল ইসলাম এমপি বলেছেন , আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস বাদ দিয়ে সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠা দেশের জনগণ অতীতে যেমন মেনে নেয়নি এখনও মেনে নেবে না । আওয়ামী পুলিশের পেটুয়া বাহিনী ও দলীয় ক্যাডার যুবলীগ - ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দিয়ে দাঁড়ি - টুপিধারী মাদরাসার শিক্ষক - ছাত্র ও নিরীহ সাধারণ ছাত্রদের ওপর পুলিশের হামলা , মিথ্যা মামলা ও জুলুম - নির্যাতন চালিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকা যাবে না । আওয়ামী লীগ নির্বাচনের পূর্বে ওয়াদা করেছিল কোরআন - সুন্নাহবিরোধী কোন আইন পাস করবে না । কিন্তু আল্লাহ ওপর ঈমান , ধর্মহীন শিক্ষানীতি , কোরআনবিরোধী নারী নীতিমালা সংযোজন করে শুধু ওয়াদা ভঙ্গই করেনি জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে । ঠিক তেমনি সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রেখে মুসলমানদের সাথে প্রতারণা ও ধোঁকা দিচ্ছে । Continue reading →
উত্তরার ব্যবসায়ী আলহাজ মোহাম্মদ হাবিব হাসান বলেন , ' এই ওয়ার্ডের সমস্যার কথা বলে শেষ করা যাবে না । ওয়ার্ডটি অভিভাবকহীন থাকার কারণে সমস্যা দিন দিন প্রকট হচ্ছে । ' তিনি বলেন , ' এলাকার ড্রেনেজ ব্যবস্থা খারাপ , রাস্তার অবস্থাও শোচনীয় । উত্তরাবাসীর গর্ব যে লেকটি , সেটির অবস্থাও করুণ । ওয়ার্ডের সমস্ত ময়লা পানি লেকে গিয়ে পড়ছে । যে কারণে লেকের পানি দূষিত হয়ে গেছে । এর ফলে এলাকার পরিবেশ দূষণও
১০ ৷ ( ১ ) একাডেমী উহার কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ করিতে পারিবে :
তোমার গল্পের প্রকাশভঙ্গি ভালো । ( y ) তাড়াতাড়ি ম্যানেজার হতে পারবে ।
আলোচনার অনেক বিস্তার ঘটেছে । ডাল পালা গজিয়েছে । যাই হোক , একজন মানুষের অর্জনের পরিমাপ তার বৈষয়িক উপার্জনের দ্বারা করাটা মনে হয় না ঠিক । আসলে আমরা জাতি হিসাবে সবসময়েই উল্টা দিকে চলি আর , নিজে ছাড়া সবাইকে খারাপ দেখাতে বা ভুল ধরতে পছন্দ করি । তা পরিবেশ যাই হোক না কেন ? গত ৮ - ১০ বছরে দেখেছি দেশে যারা পড়ালেখা করছেন প্রকৌশল নিয়ে ( বিশেষ করে যারা সেরা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ) তাদের মাঝে যারা ভালো ছাত্র বা ছাত্রী হিসাবে পরিচিত এদের একটা বিশাল অংশ ( বলতে গেলে ১০০ % ) গবেষণার দিকে ঝুঁকে পড়তে চান । আর সেজন্য দেশের বাইরে যাওয়া ছাড়া উপায় - ও থাকে না । কিন্তু , আমাদের দেশের পরিপ্রক্ষিতে কোনটা বেশি জরুরী ? গবেষণা নাকি বেশি বেশি কলকারখানা ? বছরখানেক আগে আমার এক বন্ধুর সাথে কথা হচ্ছিল । সে দেশের এক নামে পরিচিত প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইলেকট্রনিক্সে পড়ছে এবং ছাত্র হিসাবে আমাদের ব্যাচের সেরা ২০ - ৩০ জনের একজন হবে । সে আমাকে এমন একটা মন্তব্য ছুঁড়ে দিল " লাইফ শেষ করে , মাথা নষ্ট করে এত পড়ালেখা করলাম , সেইটা কি ঐ ফ্যাক্টরী তে প্রোডাকশন লাইনে বইসা থাকার জন্য ? " । বেশ ভালো মন্তব্য । কিন্তু ব্যাপার হলো , এই রকম মাথা গুলো ক্রমান্বয়ে দেশ থেকে চলে গিয়ে দেশের সার্বিক ইণ্জিয়ারিং খাতকে হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে । এবং এই ঠেলে দেয়াটা নতুন কিছু না , এটা ঘটছে বছরের পর বছর ধরে । তো , আমার ঐ একই বন্ধুকেই বলেছিলাম যে আমি একটা পাওয়ার জেনারেশন প্লান্ট এ কাজ করতে যাচ্ছি । সে কি বললো জানেন ? " ও সেই পুরান ইতিহাস । পাওয়ার স্টেশন ! বেটা রিসার্চ ছাড়া প্রেস্টিজ নাই ! " শুনে আমার এমন মেজাজ খারাপ হয়েছিল , কি আর বলবো ! পাওয়ার স্টেশন বলতে সাধারণত ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলকেই বুঝায় , আর জেনারেশন প্লান্ট যেখানে উৎপাদন হয় । একই বিষয়ে অনার্স করতে যাচ্ছে কিন্তু , তার মনোভাব এই ! আচ্ছা , ধরি , আমাদের দেশের সবাই মারাত্মক ছাত্র । সবাই রিসার্চার । তাইলে দেশের লোকের গাড়ি চলবে কেমনে ? খাবে কি ? আমি রিসার্চার দের ছোট করি না , তারা অবশ্যই অনেক বড় কাজ করেন । কিন্তু , প্রোডাকশন লাইন বা প্ল্যান্টে কাজ করা কখনো - ই ছোট না । অথচ আমাদের সোনার ছেলেদের বেশিরভাগের - ই মনোভাব ঐরকম । দেশে থাকলে এক বেলা বাসার জন্য বাজার করতে যাবে না , থলে ধরে ঘুরতে নাকি লজ্জা লাগে । আর , সাধের বিলাতে আইসা রেস্টুরেন্টের চামচ - বাটি ধুইতে লজ্জা লাগে না ! আমি , এই ফোরামের কাউকে গুতাচ্ছি না । কেউ আবার কিছু মনে করবেন না প্লিজ । কিন্তু , আমাদের দেশের লোকের কেমন জানি একটা মনোভাব , বড় ডিগ্রী হলেই স্যুট - টাই পড়ে বাবু সেজে অফিসে যেয়ে কাজ করবো ! ! হাহ , দুনিয়া ! ! আর , মাশাল্লাহ , মালিক পক্ষের তো কথাই নাই ! ! মালিক - শ্রমিক - কর্মকর্তা - কর্মচারী সবার মাঝেই " মুই কি হনু রে " ভাব কাজ করে । কারোর বিন্দুমাত্র সহ্য - ধৈর্য্য নাই । সিঁড়ির উপরে উঠে দাঁড়াতে চায় , কিন্তু , ধাপ পেরোতে চায় না । সবাই এক লাফে পার হবে ! ! হুহ । এক বড় ভাই সেদিন বললেন , এখন আর দেশ তেমন নাই , সবাই নাকি কাজ করে । কই আমি তো এখনো দেশ থেকে আসা বেশিরভাগের একই অবস্থা দেখি ! দোষ - টা আসলে বিজ্ঞান - মানবিক - ব্যবসা নিয়ে পড়ার - ও না । আবার , ম্যানেজারিয়াল পজিশনের বস দের - ও না । দোষটা আমাদের জাতির । আমার নিজের মাঝেও আছে । স্বীকার করি । আপনার মাঝেও আছে । কম কিবা বেশি । এই ফোরামেই এমন মানুষ আছে , যে কেবল অন্যকে ছোট দেখাতেই বা নিজের কাটতি বাড়াতেই ৪ - ৫ শব্দ লিখে । দু : খিত ভাই , অনেক কষ্টে ছিলাম । এই টপিকটা তে লেখার জন্য লেখা সংরক্ষণ করেছিলাম প্রায় ২ মাস আগে । আজকে পোস্ট দিলাম । আমি কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বা ছাত্র সম্প্রদায় কে নির্দেশ করতে চাই নি । কিন্তু , এইসব স্বভাব ভাবলে সবাই চিনতে পারবে আমি কোন ধরণের লোকের কথা বলতেছি । যাই হোক ভাই , মনে হয় না ভুল কিছু বলছি ; তবে ভুল বলে থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশাকরি ।
পোস্ট করা হয়েছে : সোম এপ্রিল ০৭ , ২০০৮ ১১ : ০২ অপরাহ্ন
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি : রাশেদ খন্দকারের কিশোর পুত্র খালিদ হাসান শ্বাসকষ্ট রোগে ভুগছে । আক্রান্ত হয়েছে মসিয়ার রহমানের ৬ বছরের শিশুকন্যা মালিহা রহমানও । এদের দু ' জনের বাড়ি ঝিনাইদহ শহর সংলগ্ন ধোপাঘাটা - গোবিন্দপুর গ্রামে ।
লিনাক্স ইউজ করব ভাল কথা কিন্তু সমস্যা হল আমার প্রয়োজনীয় সব কাজ কি আমি রিনাক্সে করতে পারব । অবশ্যই না । কারণ আমি ভিডিও এডিটিং এ প্রিমিযার ব্যবহার করি । যদিও লিনাক্সে প্রিমিয়ার এর মত আর একটি প্রোগ্রাম আছে , কিন্তু তাতে অনেক থার্ড পার্টি চলে না । আর আমাদের কলেজে সব উইন্ডোজ । অবশ্য নেটওয়ার্কিং কোনটা শিখাবে জানিনা । তখন পরিবর্তন হতে পারে ।
সকাল ৯টার দিকে মালিবাগ আবুজর গিফারী বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন একটি ভবনের পঞ্চম তলায় অভিযান চালিয়ে থেকে এসব ভিওআইপি সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয় বলে জানায় র্যাব ।
হবিগঞ্জ , ২৭ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বাঘাসুরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার , সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও অন্যান্য কর্মকর্তা - কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনেছেন পরাজিত সকল চেয়ারম্যান প্রার্থী । পরাজিত ৬ প্রার্থী বাঘাসুরা ইউনিয়নের ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন । ফলাফল স্থগিত ও পুনরায় নির্বাচন দেয়া না হলে ঢাকা - সিলেট মহাসড়ক অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুমকি দিয়েছেন তারা । রোববার রাতে হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে পরাজিত প্রার্থীরা এ হুমকি দেন । উল্লেখ্য , বাঘাসুরা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে সাহাব উদ্দিন ৬১৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / জেডআর / ০২ . ২৫ঘ . )
গোবিন্দগঞ্জ সংবাদদাতা : গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পলিত হয়েছে । কর্মসূচির মধ্যে ছিল র্যালি , আলোচনা সভা ও বন্ধাকরণ ক্যাম্প । উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের আয়োজনে স্থানীয় বিডি হলে এ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ ও বিশেষ অতিথি ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ফকু , মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুনা আরজু মনোয়ারা ইডেন ।
সাজিদ বলেছেন : দেখেন কত আগে এই কমেন্ট করেছিলাম । বিসিবি যদি আরও আগে কেয়ার করতো তাহলে সাকিবের উপর খেলার বাইরে এত অপ্রয়োজনীয় চাপ পড়তো না ।
লেখক বলেছেন : কৃতজ্ঞতার ব্যাপারটা অন্য কারণে বস । মঈনউদ্দিনকে নিয়া লেখার ইচ্ছে আমার গত দেড় বছর ধরে , কিন্তু কেন জানি হয়ে উঠছিলো না । আপনার পোস্টে যখন সমর্থন জানিয়ে একটা পোস্ট লেখার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসি তখনও আমি মহা ঝামেলায় । সেটা শেষ করে বসেছি , আর লেখা শেষ করে উঠেছি । আপনার তো থাকতেই হবে
গ কি হবে কি হবে হরিনী কালো রংটা পরাবৃত্তাকার সংলাপে ডেকে যাচ্ছে এই মৈথুন সন্ধ্যায়
@ রানা , আপনাকেও ধন্যবাদ । আমার পোষ্ট পড়ে আপনি কি রকম এগোচ্ছেন আমি একটু দেখতে চাই ।
হারিছ খান বলেছেন : 3 দুপুর ১ . ১০ মিনিট , শনিবার ৯ জুলাই ২০১১
( ক ) " আনসার বাহিনী " অর্থ আনসার বাহিনী আইন , ১৯৯৫ ( ১৯৯৫ সনের ৩ নং আইন ) এর অধীন গঠিত আনসার বাহিনী ;
১৬ জুন : সিইসি বলেছেন , ছোট দলগুলো বিকশিত হলে বড় দলগুলোর যাঁতাকল থেকে মুক্ত হওয়া যাবে । আপনিও কি তাই মনে করেন ? ভোটদাতা ১৬৯৬ জন । ' হ্যাঁ ' ৬৮ শতাংশ , ' না ' ২৯ শতাংশ ।
ইসলামের বিধান ও আহকামের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হলো ইনফাক বা সম্পদ ব্যয় । কিছু ইনফাক নফল বা ঐচ্ছিক আর কিছু ইনফাক ফরয বা অবশ্যপালনীয় । এই নফল ও ফরয ইনফাকের ক্ষেত্র , বিধান ও নীতিমালা কুরআন - সুন্নাহয় বর্ণিত হয়েছে । জীবনের অন্যান্য বিষয়ের মতো আয় ও ব্যয়ের একটি সুসংহত ও সুসমঞ্জস ব্যবস্থা আল্লাহ তাআলা মানুষকে . . .
ঢাকা মহানগর আ ' লীগের সভাপতি এম এ আজিজের সভাপতিত্বে এ সভায় কেন্দ্রীয় , মহানগর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠরনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন । এছাড়াও ঢাকার সকল আসনের সংসদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন ।
বন্ধু আমার কথা শুনে মৃদু হাসল । বলল , ' দোস্ত , অনেকদিন পর আসছিস , ভাল লাগতেছে । তবে তোকে একটা কথা কইয়া রাখি , শিবির - টিবিরের জন্যে আমার ভিতরে আর কোন টান নাই । খালি বাপের ভয়ে এখনো ঝুইলা আছি । আর সাঈদী সাবের ওয়াজ ? হাহাহা … ওই সাঈদী সাব থেকেই তো এদের আসল রূপ চিনছি ! তার যেই রূপ আমি দেখছি , এরপর আর এদের সাথে থাকা আমার পক্ষে সম্ভব না … '
আমি দীর্ঘ দিন ধরেই অভিজিৎ - এর বিজ্ঞান সর্ম্পকিত নানান লেখার একনিষ্ঠ পাঠক । বিজ্ঞানের কঠিন সব বিষয় খুব সুন্দর করে সহজ ভাষায় উপস্থাপনা করতে পারায় লেখকের তুলনা মেলা ভার । একই সঙ্গে তিনি সাধারণ পাঠকের মনে যেসব প্রশ্ন আসতে পারে বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে যে সব প্রশ্ন প্রচলিত আছে , তা - ও ধারালো যুক্তিতে উপস্থাপন করেন , ব্যাখা দেন , এমন কি ছিন্ন করেন এ সংক্রান্ত অজ্ঞতা ও কুসংস্কার ।
অভিযোগ উঠেছে , ২০০২ সালে মিলি ডাওলার নামে একটি মেয়ে নিখোঁজ থাকার সময় পত্রিকাটি অর্থের বিনিময়ে তার মুঠোফোন হ্যাক করে । অবশ্য পরে জানা যায় , ডাওলারের ফোনে আড়ি পাতার অনেক আগেই তাকে খুন করা হয় । এ রকম আরও অনেক খুন - ধর্ষণের শিকার , এমন ব্যক্তির পরিবারের অনেকের ফোনেও পত্রিকাটি আড়ি পাতে ।
চমৎকার সময়োপযোগী লেখা । তবে আমার ধারণা , শুনতে নিষ্ঠুর শোনালেও অর্থ উপদেষ্টা সাহেব কথাটা খুব একটা খারাপ বলেন নি ।
হ্যালুসিনেশন ' নানা মানসিক রোগের একটা উপসর্গ । মানসিক রোগীরা তাদের কানে নানান ধরনের গায়েবি কথাবার্তা শোনার কথা বলে থাকেন । এটি আসলে হ্যালুসিনেশন । আমরা অনেক সময় ঘুম থেকে জাগার সময় আশপাশের কেউ যেন নাম ধরে ডাকছে এমন মনে করে থাকি । এটিও হ্যালুসিনেশন । এটি হতে অন্তত একটা ব্যাপার সুস্পষ্টন্ধ হ্যালুসিনেশন সুস্থ স্বাভাবিক অবস্থাতেও ঘটতে পারে । আসুন আগে জেনে নিই হ্যালুসিনেশনের আসল পরিচিতি । . . .
কর্নেল গাদ্দাফির পক্ষ থেকে লন্ডনের উচ্চপদস্থ কর্তৃপক্ষের সাথে গোপন আলোচনার জন্য বিষেশ দূত পাঠানো হয়েছিল বলে গার্ডিয়ান জানিয়েছে ।
আমি গল্প দেখি । লেখি না , লেখতে ভাল লাগে না । লেখা তো লেখকদের কাজ । আমার কাজ দেখে যাওয়া এইসব থেকে শিক্ষা নেয়া । নতুন নতুন মানুষের নতুন নতুন গল্প । সবগুলোই কেমন জানি অন্যরকম । একটা সাথে অন্যটার কোন মিল নাই । এই গুলো সবই জীবনের গল্প । মানুষের জীবনে ঘটে যাওয়া গল্পগুলো থেকে আমি শুধু শিক্ষা নিতে চাই । সেই শিক্ষা নিজের জীবনে বাস্তবায়ন । অন্য কোন কিছু না ।
১১ টি মন্তব্য ২৬৮ জন পড়েছেন ০ জন পছন্দ করেছেন বিভাগ : সমসাময়িক , সংবাদ
কালচারের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট জীবাণুবিরোধী ওষুধ প্রদান করা হয় । চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেরি করলে নানা জটিলতা দেখা দেয় । এপিডিডাইমিস এবং অন্ডকোষে ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়তে পারে । চিকিৎসা ক্ষেত্রে যে ওষুধটি বেশি ব্যবহ্নত হয় তাহলো ট্রাইমেথোপ্রিম ও সালফামেথোক্সাজলের মিশ্রণ । অবশ্য বর্তমানে সিফ্রোফ্লোক্সাসিন বিপুল ব্যবহ্নত হয় । রোগীকে অন্তত ছয় সপ্তাহের জন্য অ্যালকোহল ও যৌনকাজ থেকে বিরত থাকতে হবে । ব্যথা ও জ্বরনাশক ওষুধও দেয়া হয় । ইনফেকশনের জন্য যেসব রোগীর প্রস্রাব আটকে যায় , তাদের তলপেটের নিচে একটি নালী করে দেয়া হয় । মূত্রনালী পথে ক্যাথেটার প্রয়োগ মোটেই উচিত নয় ।
এখন তার আগে ১০ . ১০ ইনস্টল করে ফেলতে চাই । ২ দিন আগে আমার কাছে ১০ . ১০ এর সিডি টা আসছে ।
চাঁদনী : আফরোজা আপু । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । আপনি আসলেই আমার কাছের ভক্তদের মধ্যে একজন । সবচেয়ে ভালো লাগলো আপনি আমার নাচকে নিজের আদর্শ হিসেবে ধরে নিয়েছেন । আমি যে খুব ভালো নাচ পারি তা কিন্তু না । যতটুকু শিখেছি তার উপরই শুধু করে যাচ্ছি । ইদানিং পড়াশুনার ব্যস্ততার কারণে তাও ঠিকভাবে করতে পারছি না । আমার নাচের কোন নিজস্ব প্রতিষ্ঠানও নেই ।
আমি তাদের জানি প্রায় বিগত এক বছর ধরে । মানুষ কে মানুষ ভালোবাসলে তাকে মনষ্যত্ব বলে । আর দু - ছেলে মেয়ে একে অপরকে ভালোবাসলে তাকে প্রেম বলে । এই প্রেম নামের সম্পর্কে তারা আবদ্ধ হয়ে ছিলো প্রায় চার বছর আগে । আমার ভাবতেই আবাক লাগে তাদের অপরিনত বয়সে প্রেম চার বছর অতিবাহিত হবার পর এখনো টিকে আছে । আমি একটি বদ্ধমূল ধারনা এতো দিন নিজে মাঝে পুশে আসছিলাম । ভবনাটা হলো এমন যে অপরিনত বয়সের প্রেম অপরিনত বয়সেই ঝরে যায় । তবে এই ধারনা অনেক উদ্ধে এখন আমি , এর কারন হয়তো আমি নিজেই অপরিনত বয়সের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছি । আমার কথা থাক । প্রেম সম্পর্কে ভুল - বোঝাবুঝি , মান - অভিমান কাজ না করলে তা নাকি পূর্নতা পায় না । যেদিন হতে আমি নাঈম ও দিয়ার সম্পর্কের ব্যপারে জানতে শুরু করলাম , তার কিছু দিন পরে আবিষ্কার করলাম তাদের সম্পর্কে এই ভুল - বোঝাবুঝি , মান অভিমান পূর্ন মাত্রায় বিদ্যমান । বর্তমানে তারা তাদের সম্পর্কে চার বছরের মাথায় এসে উপলব্ধি করলো , তারা একে অপরকে বিশ্বাস করতে পারছেনা । তারা গত ছ - মাস ধরে শত টানা - পোড়েন এর মাঝে ও তাদের এই খোঁড়া সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে চাচ্ছে ।
হা হা হা … আমি সেভাবে কিছু বলিনি । মন্তব্য পড়ে জানতে ইচ্ছে করল কেন এমন মনে হল । অলৌকিকের লেখাতেও পড়েছি তো , আমাদের আনস্মার্ট বলে ধারণা করা হয়েছে । সৌরভ গাঙ্গুলী অবশ্যই বেশী স্মার্ট , তবে শুধু আশরাফুল কে দিয়ে বিচার করলে কি হবে । আপনার ডিসক্লেমার ধরে এগোলে এটা তো মানবেন , " কয়েক কোটি জনসংখ্যার ওপর এরকম কিছু চরিত্র জেনারালাইজ করা যায় না । "
এদিকে খবর পেয়ে সাংবাদিকরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে গেলে তাদের সাথেও খারাপ আচরণ করেন ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রাথমিক শিক্ষাকর্মকর্তা মো . মহিউদ্দিন ।
এখানে চলচ্চিত্রের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারকে গুরুত্বের সাথে তুলে ধরে তার প্রয়োগিক সাফল্যকে রাজনৈতিক দলের চেয়েও বেশি বলে মত দেয়া হয়েছে । লেনিন এবং হিটলার ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে রাজনৈতিক লক্ষ্যে চলচ্চিত্রকে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সফল হয়েছেন বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন । তাঁর এই মন - ব্যের সময় পর্যন - জহির রায়হান ' জীবন থেকে নেয়া ' নির্মাণ করেননি । করলে এই আলোচনায় হয়তো সেই প্রসঙ্গও আসত । অন - তঃ উদাহরণ হিসেবে । কারণ রাজনৈতিক বক্তব্য শৈল্পিক ও সুস্পষ্টভাবে উপস ' াপনের এমন সম্পর্ক উদাহরণ এদেশের পূর্ববর্তী অন্য কোনো চলচ্চিত্রে আমরা এর আগে দেখিনি । তবে অবশ্যই এটি কোনো দল বিশেষের প্রচারণাধর্মী চলচ্চিত্র ছিল না । তার পরেও এতে রাজনৈতিক বক্তব্য ছিল এবং সে বক্তব্য এ দেশের মানুষকে প্রবলভাবে নাড়া দিয়েছিল । সেই নাড়া এমনই প্রবল ছিল যে , তা শোষকের প্রাসাদের ' সিংহ দুয়ার ' - এর ভিত্তি কাঁপিয়ে দিয়েছিল । এ চলচ্চিত্রে ববহৃত একটি গানেও আহবান ছিল সেই ভিত্তি কাঁপানোর । বলাবাহুল্য , সেই পাকিস - ানি ঔপনিবেশিক আমলে শাসকই ছিল শোষক , তাই শোষক আর শাসকের মধ্যে কোনো কারাক ছিল না । অন - তঃ রাজনৈতিকভাবে । ' জীবন থেকে নেয়া ' কে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রথম ছবি বলাই সঙ্গত । কারণ এর আগে অন্য কোনো ছবিতে যেমন পাকিন - ানিদের সাথে বাঙালিদের দ্বন্দ্বের মূল বিষয়টি আসেনি , তেমনি এটিই হলো সেই প্রথম ছবি যাতে শোষকের বিরুদ্ধে সংগ্রামের আলেখ্য এবং পরিণামে পাকিস - ানি শোষকের বিরুদ্ধে শোষিত বাঙালির বিজয় প্রদর্শিত হয়েছে । তবে পুরো বিষয়টিই রূপক আকারে এসেছে । একটি পারিবারিক ঘটনার আদলে যেভাবে বাঙালির মুক্তিসংগ্রামকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল , তা বোঝার যোগ্যতা ছিল বাঙালির । বাঙালি তা বুঝেছিলও । আরও উল্লেখযোগ্য বিষয় ছিল - এ ছবি দেখার জন্য বাঙালির আকুলতা । এ ছবি প্রদর্শনের ওপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হলে গুলিস - ান প্রেক্ষাগ্রহের সামনে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে বাঙালি এবং আন্দোলন করে সরকারকে পরাস - করে ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শনে বাধ্য করে । এভাবেও ছবিটি ইতিহাসে ভিন্ন মহিমায় ভাস্বর হয়ে আছে । কারণ এটি হলো এদেশের সেই প্রথম ছবি যা দেখার অধিকার দর্শককে আন্দোলনের মাধ্যমে আদায় করতে হয়েছে । মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার আগেই এ ছবি বলে দিয়েছিল যে , মুক্তিযুদ্ধ আসছে এবং তা হবে এই দর্শনের ভিত্তিতে ও এরকম । এটি অভূতপূর্ব । বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল এমন এক সশস্ত্র সংগ্রাম যা সংঘটিত হয়েছিল সমরাস্ত্রের দ্বারা কিন ' নিয়ন্ত্রিত হয়েছিল রাজনীতির দ্বারা । এখানে অস্ত্র গুরুত্বপূর্ণ ছিল কিন ' মূখ্য নিয়ামক ছিল না । এক্ষেত্রে সমরাস্ত্রকে নিয়ন্ত্রণ করেছে রাজনীতি এবং অবশ্যই সমরাস্ত্র রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি । পক্ষান - রে দখলদার পাকিস - ানিরাও বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হিসেবে যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল । কিন ' তাদের যুদ্ধের নিয়ন্ত্রক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল অস্ত্র । রাজনীতিকে তারা পরাস - করতে চেয়েছিল অস্ত্র দিয়ে । যুদ্ধে বাঙালির জয় হয়েছে , জয়ী হয়েছে রাজনীতিও । ' মিলিটারি মেজাজ ' দেখিয়ে বাঙালির ন্যায্য সংগ্রামকে দাবানো যায়নি , যেমন যায় না তুষ দিয়ে আগুনকে চাপা দেয়া । মিলিটারি জান - ার শাসনাধীনে থেকেও মিলিটারি মেজাজের যেমন শৈল্পিক সমালোচনা ছবিটিতে নিংশঙ্কচিত্তে অথচ কৌশলীভাবে করা হয়েছে ( ব্লাক আনোয়ারের সংলাপে ) তা বিস্ময়কর । গণবিছিন্ন উড়ে এসে জুড়ে বসা স্বৈরাচারী শাসক মিলিটারি মেজাজ নিয়ে মিলিটারি কায়দায় তখন যেভাবে দেশ চালিয়েছিল তারই স্বার্থক রূপায়ন আমরা ছবিটিতে দেখতে পাই রওশন জামিলের অভিনীত চরিত্রটিতে । তিনি যে ' গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল ' হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন তা কিন ' গোটা পাকিস - ানি আমলের সামরিক স্বৈরাচারেরই প্রতীকি রূপায়ন । বাড়ির বাকি সবাই শোষিত বাঙালির প্রতিনিধিত্ব করেছিল । স্বৈরাচারী পাকিস - ানি শাসকরা ' চাবির গোছা ' অর্থাৎ ক্ষমতা থেকে বাঙালিকে যে কোনো কৌশলেই হোক না কেন বঞ্চিত রাখবে এবং রেখেই চলবে তাও এই ছবিতে আমরা দেখেছি । শত ছলাকলা এবং বল প্রয়োগ করেও বাঙালিকে দাবিয়ে রাখতে তারা যে ব্যর্থ হবে তার ভবিষ্যদ্বানীও এই ছবিতে আছে । কাজেই এটি একটি দুঃসাহসী ছবি । এমন দুঃসাহসী ছবি এর আগে এদেশে কেউ নির্মাণের কথা ভাবতে পেরেছিলেন কী - না তা বলা দুস্কর । কাজেই এ ছবির নির্মাতা জহির রায়হান ( ১৯৩৫ - ১৯৭২ ) যে কতটা ধীশক্তি সম্পন্ন ছিলেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না । জহির রায়হানের চলচ্চিত্র প্রতিভার স্বাক্ষর আমরা পাই ' জাগো হুয়া সাবেরা ' ( নির্মাণ - সূচনাঃ ১৯৫৭ খ্রিঃ ; মুক্তির তারিখ ঃ ৮ মে , ১৯৫৯খ্রিঃ ) - তে । দেশে - বিদেশে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত এই ছবিতে সহকারি পরিচালকদের অন্যতম ছিলেন তিনি । আর পরিচালক ছিলেন এ জে কারদার । পরিপূর্ণ চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে জহির রায়হানের আবির্ভাব হয়েছি ' ৬১ সালে । তার পরিচালিত শেষ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের নাম ' জীবন থেকে নেয়া ' । জহির রায়হান পরিচালিত ৮টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র হলো -
কালিয়াকৈরে পুলিশের ব্যারিকেড , যানবাহন ভাঙচুর কালিয়াকৈর ( গাজীপুর ) প্রতিনিধি জানান , সকালে কালিয়াকৈর উপজেলা বিএনপি কার্যালয় থেকে হরতাল সমর্থনে একটি মিছিল বের হলে পুলিশ তাদের ব্যারিকেড দেয় । এ সময় বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবির খান , হেলাল উদ্দিন , মজিবর রহমানের নেতৃত্বে নেতাকর্মীরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে মিছিল নিয়ে কালিয়াকৈর বাজার প্রদক্ষিণ করে । পরে বিএনপি ' র নেতাকর্মীরা কালিয়াকৈর বাইপাস সড়কের কলেজ রোডের মাথায় টায়ার জালিয়ে পিকেটিং করে । এদিকে ঢাকা - টাঙ্গাইল মহাসড়কের উপজেলার খাড়াজোরা নামক স্থানে বিএনপি ' র নেতাকর্মীরা একটি ট্রাকে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করার সময় পুলিশ তাদের ধাওয়া করে সরিয়ে দেয় । উপজেলার মৌচাক এলাকায় সকালের দিকে নেতাকর্মীরা সড়কের ওপর টায়ার জ্বালিয়ে পিকেটিং করার সময় পুলিশ তাদের ধাওয়া করে ছত্রভঙ্গ করে দেয় ।
" ' জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ ' - নামক সংগঠনের বিরোধী হবার মানেই সে ' বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ' - এর সমর্থক । " - - - এমন মনোভাব খুবই সংকীর্ণতার পরিচয় বহন করে ।
সাধারণ মানুষ তাদের জন্য তৈরী আইন নিয়ে কতটা জ্ঞাত ? আমরা অনেক আইন নিয়ে জানিনা । এজন্য সাধারণের কাছে বিষয়টা দুর্বোধ্য ঠেকবে - এটাই স্বাভাবিক ।
এন্টিবায়োটিক সেনসিটিভিটি টেস্ট করে সঠিক এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করতে হবে । এই সাথে ভিটামিনস ও মিনারেলস খাওয়াতে হবে ।
প্রভু তোমার লীলাবিলাস বোঝা , সাধ্যি কি মোর আছে তুমি পঞ্চমহাভূতে অষ্ট জড়ধারায় , গড়িছ মোহিনী রসে । ছয়রূপে দেহ হয় পরিবর্তন , ত্রিতাপ ক্লেশে ভরে নয়ন প্রকৃতির ত্রি ' গুণ ধারা , দু ' মায়া গড়া রোষে । ত্রিগুণাত্নিক মায়াশক্তি জগতে প্রকাশ , চারিযুগে চারিরূপে করিছ বিলাষ নবধা ভক্তি স্রোতে … Continue reading →
( ম ) এই আইনের অধীন সংবিধি দ্বারা নির্ধারিত হইবে বা হইতে পারে এইরূপ অন্যান্য বিষয় ৷
দলীয় সংঘাত নির্মূলকারী ও মানবসেবা নিশ্চিতকারী আধুনিক কমিটির রূপরেখাঃ
শুধু আপলোড অর্থাৎ সিডিং নয় , ডাউনলোড ও বেশি হয় । যেমন ৬০০ মেগার ফাইলে প্রপারটিজে গিয়ে দেখবেন ৮৫০ মেগার মত ডাউনলোডেড দেখাচ্ছে । আর সাথে সিডিং তো আছেই । ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারীদের জন্য টরেন্ট ভালো উপায় হলেও মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য টরেন্টের তেমন খাওয়া নাই ।
বলতে গেলে প্রায় তিন চতুর্থাংশ মানুষ ব্যবহার করে উইন্ডোজ এক্সপি । এতে যেমন কম্পিউটার চলে দ্রুতগতিতে আবার কাজও করা যায় সহযজ । কিন্তু আমরা অনেকেই পছন্দ করি আমাদের ডেস্কটপ যেন সুন্দর ও পরিপাটি দেখায় । তার জন্য প্রয়োজন উইন্ডোজ ভিসতা । আপনি ছোট্র একটি সফটওয়ার দিয়ে আপনার উইন্ডোজ এক্সপিকে ভিসতার মত করে দেখতে পারেন । এজন্য নিচের লিংক হতে সফটওয়ারটি [ . . . ]
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন , মওদুদ আহমদ , এম শামসুল ইসলাম , সারোয়ারি রহমান , আসম হান্নান শাহ , নজরুল ইসলাম খান , গয়েশ্বর চন্দ্র রায় , সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী , আবদুল মঈন খান , সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেন , ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকাসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন ।
অঃটঃ আমি এর আগে লিনাক্স মিন্ট সেটাপ দিতে যেয়ে ভুল ক্রমে প্রাইমারি পার্টিশন দুই টা হয়ে যাওয়ায় পুরোটা ফরমেট করতে হয়েছে । আচ্ছা প্রাইমারী পার্টিশন দুইটা ভেঙ্গে একটা করা কি সম্ভবনা ?
ভাইরে পোস্ট পইড়া তো হাসতে হাসতে শেষ । কোনটা থুইয়া কোনোটার কথা বলি ?
৭ । যিনি সেনাবাহিনীতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এমন কথা জোরেশোরে বলা হয় যা একটি মিথ বৈ কিছু নয় ।
কবির এই বিদ্রোহকে সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছে ইংরেজ সরকার । আর কোনো কবির জন্য এমনকি কোনো রাজনৈতিক অ্যাকটিভিস্টের জন্যও ইংরেজ গোয়েন্দা বিভাগকে , ইংরেজের বিচার বিভাগকে এত তৎপর হতে হয়নি । রাজদ্রোহের অভিযোগে উপর্যুপরি এতবার আর কাউকে রাজদফতরে নাম নিবন্ধন করতে হয়নি । এত বই আর কারো বাজেয়াপ্ত হয়নি । রাজনৈতিকভাবে তিনি এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন যে , তাঁর নিষিদ্ধ - অনিষিদ্ধ বইগুলোর তন্নতন্ন বিশ্লেষণসহ নিরন্তর নোট চালাচালি হতো দফতর থেকে দফতরে । এতটাই উদ্বিগ্ন ইংরেজ সরকারকে তাঁর গ্রন্থাবলি নিয়ে থাকতে হতো যে , স্বাধীনতাপ্রাপ্তির প্রাক্কালেও নজরুলের বইয়ের ওপর থেকে বাজেয়াপ্তির আদেশ প্রত্যাহৃত হয়নি । ' কবিতার তরবারি ' প্রবন্ধে মাহবুব হাসান জানাচ্ছেন , ' নজরুল এবং তাঁর কবিতা - প্রবন্ধ নিয়ে ইংরেজ সরকারের রাজনৈতিক চিন্তাবিদরা যে সবসময় তটস্থ থাকত , তা বিস্মিত করে আমাদের । ' কিন্তু আজকার হোসেনের আমাদের নজরুল ও গর্জে ওঠা ত্রিদেশীয় কাব্যতত্ত্ব পাঠের পর আমরা অন্যরকম বিস্ময়বোধে আক্রান্ত হই ।
আমি ঠিক শুদ্ধতম বলছি না , তারপরও একজন শুদ্ধ মানুষতো বটেই , যিনি এমন কিছু মশাল জ্বালিয়ে গেছেন তা কখনোই নিভে যাবে না , হুমায়ুন আজাদ একজন মানুষ অথবা একজন লেখক নন । তিনিই প্রথম বাংলায় সৎ দার্শনিকতা শুরু করেন ।
প্রত্যক্ষদর্শী এসএম হলের ছাত্ররা জানান , জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে হলগুলোতে বিশেষ ইফতারির আয়োজন করা হয় । বেলা ১২টার দিকে সভাপতির সমর্থক সমাজকর্ম বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র জাহিদ হল কর্তৃপক্ষের কাছে কয়েকটি টোকেন বেশি দাবি করে । বিরোধিতা করে সাধারণ সম্পাদকের সমর্থক নাসিমসহ কয়েকজন । এতে দুই পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয় । এক পর্যায়ে দোতলায় গিয়ে জাহিদ , মশিউর জহিরুল , রুহুল আমিন , তৌফিকসহ ৮ / ১০ কর্মী নাসিমকে হাতুড়ি দিয়ে মারধর করে দোতলা থেকে নিচে ফেলে দেয় । নাসিম বুক , মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে গুরুতর আঘাত পায় । পরে সাধারণ ছাত্ররা তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে । তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানান ।
" বিচার করা যতক্ষণ না শেষ হয় , লোকে ফড়ফড় করে তর্ক করে । শেষ হলে চুপ হয়ে যায় । কলসী পূর্ণ হলে , কলসীর জল পুকুরের জল এক হলে আর শব্দ থাকে না । যতক্ষণ না কলসী পূর্ণ হয় ততক্ষণ শব্দ ।
তুমুল জোসনা আজ আমাদের নগরে আমি জোসনায় ভিজি একা , এক রাশ কদম নিয়ে এবারের জোসনায় আমি পাগল হলাম যেমনটা পাগল হয়েছিলাম আমি তোমার সাথে প্রথম রাতে কারণ , তখন তোমায় আমি জোসনাই ভাবতাম , তোমার জলে স্নান করতাম এখন যেমন জোসনার জলে করি , জোসনা আর তুমি সমার্থক ছিলে এখন চরম বিপরিতার্থক . . . . সত্যি আজ কঠিন জোসনা আমাদের শহরে বড় অবেলায় এসে আবার আমায় প্রেমিক করে তোলে ।
গুলশান থানার ওসি শাহ আলম জানান , নদ্দা এলাকার ১১ / ১১ নম্বর বাসার সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় ২৮ বছর বয়সী গৃহবধূ কবিতা বিশ্বাসের লাশ উদ্ধার
পিন্টু ভট্টাচার্য্য অলস হইওনা ভাই ঐ ডাকে ' অ ' অধীর হইওনা ভাই ঐ ডাকে ' অ ' অনেক চেনার আছে , অনেক জানার আছে , অনেক বোঝার আছে হাঁকে স্বরে ' অ ' । স্বরে ' অ ' আছে আরও আছে স্বরে ' আ ' আঁধার ঘরে আশার আলো ভাই হ্রস্ব ' ই ' ' দীর্ঘ ঈ ' আয় শিখে যা ইশ্কুলেতে পথের দিশা পাই । ভাইরে , ইরি ফলাই , না পাই খাইতে ঈষাণ কোণে মেঘ জমে কেন ঈগল কেন কাড়ে ভাইরে মুরগীর ছাকে ক ' হাঁকে স্বরে ' অ ' , স্বরে ' অ ' । উপাস কেন থাকতে হয় , উদাম কেন গা ঊষাকালে সুরয কেন উঠে ঊষাকালে পূর্বাকাশে সুরয কেন ওঠে হ্রস্ব ' উ ' দীর্ঘ ' ঊ ' আয় শিখে যা হ্রস্ব ' উ ' দীর্ঘ ' ঊ ' ' এ ' ' ঐ ' ' ও ' ' ঔ ' আয় শিখে যা লেখাপড়া করলে চক্ষু ফোটে । ভাই রে এই ঘর দু : খ ঐ ঘর সুখ ঔষধ পথ্য জোটেনা তার কারণটা কী ক ' হাঁকে স্বরে ' অ ' , স্বরে ' অ ' ।
তার মায়ের হাতের রান্না করা তরকারী খুবই সুস্বাদু যারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভিক্ষা করে , তারা খুবই দরিদ্র যেই সব দেশে মরুভূমি আছে , সেসব দেশে দিনের বেলার আবহাওয়া খুবই গরম দর্শকেরা গ্যালারীতে উত্তেজিত অবস্থায় খেলা উপভোগ করছেন । বাবা তার মেয়ের ভাল ফলাফলের খবর শুনে আনন্দিত হলেন । মেয়েটি কেকের অর্ধেক অংশ তার ভাইকে দিয়ে দিলো । যারা বড়লোক , তাদের অনেক টাকা পয়সা থাকে । সে বেশ লম্বা , তাই সে নিয়মিত বাস্কেটবল খেলে । মা তার কোলের ঘুমন্ত শিশুটিকে আদর করছেন । ছেলেটি হোমওয়ার্ক করেনি শুনে শিক্ষক রাগান্বিত হলেন । যেসব ছেলেমেয়ে বুদ্ধিমান , তারা নিয়মিত পড়াশোনা করে । রহিম ঠান্ডা বরফ মিশিয়ে পানি পান করতে পছন্দ করে ।
এক্ষেত্রে যদি প্রাথমিক গতি হয় u । এবং এই গতিতে t সময় পরে যদি গতি হয় v তাহলে এই v কে সংজ্ঞায়িত করা হয় এভাবে -
৮ টি মন্তব্য ১৭৭ জন পড়েছেন ০ জন পছন্দ করেছেন বিভাগ : সাহিত্য , আলোচনা - সমালোচনা
১৯৫ বার পঠিত | ১৫ টি মন্তব্য | রেটিং + ১ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
আজ সকালবেলা হঠাৎ আমার কম্পিউটারে রাখা বিভিন্ন ফোল্ডার ঘাটতে ঘাটতে একটা ফোল্ডারে চোখ আটকে গেলো - a historical post card বেশ কিছুদিন আগের কথা । আজ থেকে ২ / ১ বছর আগে মুক্তিযুদ্ধের উপর একটি মাল্টিমিডিয়া তৈরির কথা ভাবছিলাম কয়েকজন বন্ধু মিলে । যদিও কাজটা শেষ পর্যন্ত আর করা হয়নি । সে সময় একবার গিয়েছিলাম ডাকটিকেট সংগ্রাহক এম . এ . সালামের কাছে । দেশ এবং দেশের বাইরেও বেশ কয়েকবার তার সংগৃহীত ডাকটিকেটের প্রদর্শনী হয়েছে । সেদিন এদেশের প্রথম প্রকাশ হওয়া কিছু ডাকটেকেটের পাশাপাশি তিনি এই পোস্টকার্ডের একটি স্ক্যান কপি আমাকে দিয়েছিলেন । অবশ্য আসল পোস্টকার্ড থেকে না , তার এক ডাকটিকেট প্রদর্শনীতে প্রকাশিত স্যুভেনির থেকে । আসল কপিটা তার বাড্ডার বাসায় স্থাপিত ডাকটিকেট জাদুঘরে আছে ।
@ বাংলা মৌলভী , দুখিত জ্ঞান হাসিল এবং আমল হবে ।
অনেকেই মনে করেন প্রোগ্রামিং অনেক কঠিন এবং ভয় পাব প্রোগ্রামিং করতে । কিন্তু জানেন কি প্রোগ্রামিং কম্পিউটার এর সব চাইতে সহজ বিষয় যা একবার শিখতে পারলে অনেক দিন পর্যন্ত মনে থাকে । আমি আজ আপনাদের সাথে ভিজুয়াল বেসিক নিয়ে আলোচনা করবো । প্রথমেই আপনি ভিজুয়াল বেসিক ৬ . ০ install করুন । এরপর start থেকে program option থেকে visual …
তাহলে আপনাকে নির্বোধ বলাতেও বিধি লংঘিত হয় না , ঠিক কি না ? আপনি কি রকম চোখ রাখছেন বুঝতে পারছি না ।
কর্নেল দুলাল বলেছেন : কানে আঙ্গুল দিলে কি হপে ?
ক্যাসপারস্কির রিকমেন্ডেড একশন নিতে গিয়ে উইন্ডোজের রেজিষ্ট্রি ফাইলের ক্ষতি হয়েছে । বেশ কিছু ফন্ট মুছে গেছে । তারপরও ক্যাসপারস্কি রিস্ক দেখাচ্ছে । স্ক্রীনশট দেখুন ।
বিয়ের সাথে সাথে আবার এক অদ্ভুত রসম , ছেলে মেয়ে নাকি এক সপ্তাহ দেখাই করতে পারবে না । সবই মেনে নিয়েছিল মেয়েটা । কিন্তু তার নিজের ঘরের বাবার দেওয়া আলমারিতে যেখানে শুধু নিজের জামা - কাপড় আর বাবার দেওয়া উপহার সেই আলমারীর চাবিও তার কাছে থাকতে পারবে না । স্বামী নিয়ে বাইরে চলে যায় ।
ভাই কোথায় লিঙ্ক কোথায় কি আমিতো কিছুই দেখি না
আমি জানিনা মানুষ বিকৃতিতে কি করে আকৃষ্ট হয় , তবে এটা জানি বিকৃতির প্রতি মানুষের যে দুরনির্বার আকর্ষণ তার মত আর কিছুতেই নেই । যে আমি রক্ত দেখতে পারিনি কোনদিন , পারিনি দেখতে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কোরাবানির পশু হত্যা , সেই আমি সেদিন মেনির মত ছোট্ট তুলতুলে একটা বেড়ালের সামনের আর পেছনের পা দু ' হাতে শক্ত করে মাটিতে ঠেসে ধরেছিলাম ঠিক কোরবানির পশুর মতই । মিজান ছুরি হাতে এগিয়ে এল এবং আবার কি সব বিড় বিড় করতে করতে মেনির মাথাটা বামহাত দিয়ে মাটির সাথে চেপে ধরে বেশ জোরে ' আল্লাহু আকবর ' বলে ছোরাটা গলায় চালিয়ে দিল । পরপর কয়েকবার চালাল , অথচ মরচে ধরা ছোরায় মেনির গলার মাংস কিছুটা ছড়ে গিয়ে কয়েক ফোঁটা রক্ত বেরিয়েছে মাত্র ।
বিভাগঃ টিপস এন্ড ট্রিকস · ট্যাগঃ ওয়েবসাইট , সার্ভার
ফ্ল্যাশ মেমরী নষ্ট হয়ে গেলে ঠিক করার কোন উপায় আছে নাকি ? আমার ৪ গি . বা . এর মেমরীটি হঠাৎ করে নষ্ট হয়ে গেল । কম্পিউটারে লাগালে এটি সো হয় । তবে অপেন হয় না । আর প্রোপাটিজ এ এর জায়গা ০ ( শূণ্য ) দেখায় । এটিতে আমার গুরুত্বপুর্ণ ফাইল ও কাজ আছে । এটি ঠিক করার কোন সফটওয়ার . . .
ফরিদুন্নাহার লাইলীর প্রশ্নের জবাবে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন , পোস্ট অফিস ব্যবহারে জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করতে গ্রামীণ ডাকঘরগুলিকে ই - সেন্টার ও ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস চালু করা হবে ।
লেখক বলেছেন : কালপুরুষদা , আপনার মন্তব্য পেয়ে উপকৃত ও প্রাণিত বোধ করলাম । আশা করি পরের পর্বগুলোতেও আপনার পাঠপ্রতিক্রিয়া পাব ।
নিজেদের একটা ব্লগ বানানোর স্বপ্ন অনেক দিনের . . . মাঝে ইচ্ছাটা নাই হয়াই গেছিলো . . . বিভিন্ন ব্লগে ভালই সময় কাটতেছিল . . . কিন্তু সুখ তো দেখি বেশিদিন লাস্টিং করে না . . . ব্লগ গুলোর পলিটিক্স . . . নোংড়ামিতে ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে নিজেরাই এক্টা ব্লগ বানিয়ে নিজেরাই হাদুমপুদুম করর্তাছি
ভাইজান উইন্ডোজে আপনি সর্বোচ্চ ৪টি পার্টিশন করতে পারবেন । ৩ প্রাইমারি এবং একটি লজিক্যাল । তবে এই লজিক্যাল পার্টিশনকে আপনি আবার অনেক পার্টিশন করতে পারবেন ।
যাই হোক , আমি এই ফিচার অনেক আগে থেকেই ইউজ করছি । : D
আপাতত উৎপাত এ পর্যন্ত । জেনে রাখলে সুবিধা হবে , আমি কি পাঠক হবো , না কি পাঠক লেখক উভয়টাই হবো । ধন্যবাদ ।
বালক হইয়া যাহারা বালিকাদের ছবি এবং নাম দিয়া ফেসবুক চালান , তাহারা তাহাদের লিঙ্গ নিয়াই সন্দিহান ! রুবাইয়্যাত ভাই আপনাকে ধন্যবাদ এত খাটি একখানা কথা বলিবার জন্য !
জানা গেছে , বেআইনিভাবে ভাড়ায় চলাচলকারী মোটরসাইকেল চালকদের কতিপয় সদস্য গোপনে একটি পকেট কমিটি গঠনের মাধ্যমে কথিত সমিতির নামে সকল চালকের কাছ থেকে প্রতিদিন চাঁদা আদায় করে আসছে । কথিত ঐ কমিটি সর্বজনবিদিত কোন সংগঠন নয় । সমিতির নামে ৫০ - ৬০ জন মোটরসাইকেল চালকের কাছ থেকে ২০ টাকা হারে প্রতিদিন ১০০০ - ১২০০ টাকা আদায় করা হয় । দীর্ঘদিন ধরে এ অবৈধ আদায় কার্যক্রম চলে আসলেও এ অর্থের কোন হিসাব - হদিস পাওয়া যায় না । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৭ - ৮ জন মালিক অভিযোগ করে বলেন , গোটাপাড়া এলাকার জনৈক আজিম সরদার কথিত ঐ সমিতির নেতা দাবি করে চাঁদা আদায়সহ নানাবিধ জুলুম - নির্যাতন চালিয়ে আসছে । অভিযুক্ত আজিম সরদার নিজেকে সদর উপজেলা চেয়ারম্যানের নিকট আত্মীয় পরিচয় দিয়ে হুমকির মুখে এসব বেআইনি কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে বলেও অভিযোগ করা হয় । এ বিষয়ে কথা বলতে চাইলে অভিযুক্ত আজিম সরদারকে স্ট্যান্ডে পাওয়া যায়নি । খোঁজ নিয়ে জানা গেছে , উপজেলা চেয়ারম্যান তার কোন আত্মীয় নন ।
♣ রুটি বানাতে গিয়ে পুড়ে গেছে হাত , তাপভষ্ম তান্দুরীর গায়ে ; রান্না - বান্না এ সব মনে হতো নারীরা ভালো বুঝে . . . পরবাসে এসে দেখি সবই ওলট - পালট বাঙালিরা রসনা - বিলাসী সব শাদা চামড়াকে তৃপ্তি দিচ্ছে চার দশক হবে - - তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে ' চিকেন টিক্কা মসল্লা ' গিলে . . . রুটিতো ফুলে - ফেঁপে ওঠে , যন্ত্রণাও সাজিয়ে গুছিয়ে রাখি সামি - কাবাব গারলিক নানে ' র পাশে
গাইবান্ধা , ২১ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : গাইবান্ধায় পিআইবির ৩ দিনব্যাপী সাংবাদিকতায় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু হয়েছে । আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে এবং জেলা প্রেসক্লাবের সহযোগিতায় এ কর্মশালা শুরু হয়েছে । জানা গেছে , জেলা প্রশাসক মো . শহীদুল ইসলাম আনুষ্ঠানিকভাবে এই কর্মশালার উদ্বোধন করেন । প্রেস ইনস্টিটিউটের সিনিয়র প্রশিক্ষক আ . স . ম আব্দুল হকের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার বাসুদেব বণিক , জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি গোবিন্দলাল দাস , সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর সাবু , জেলা তথ্য অফিসার সাবিহা আক্তার লাকী , প্রশিক্ষক আব্দুল মান্নান প্রমুখ । কর্মশালায় স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকা এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের ৩০ জন সাংবাদিক অংশ নিচ্ছেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এমআর / আরাআর / ১৯ . ৫০ ঘ . )
লেখক বলেছেন : ক্রমানুশারে আছে , নীচের দিকের লিখা গুলো আগে এসেছে , অথবা লেখক বাছাই করে - যেভাবে আপনার ইচ্ছে
বন্ধু তোমাদের খুব miss করি । সেই ছেলে বেলা আর ফিরে পাবো না ।
সোনার বাংলা রিপোর্ট ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে ষষ্ঠ ও শেষ দফায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে গত ৯ মে মঙ্গলবার । ইতোমধ্যে পাঁচ দফা ভোট নেওয়া হয়েছে । এদিকে কংগ্রেস - তৃণমূল জোটের প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন , চার দফা ভোটেই তাদের জোট জিতে গেছে । শেষ দফার ভোটে তাদের কেবল আসন বাড়ানোর পালা । তবে বামফ্রন্টের দাবি , তারা আবারও জয়ী হবে । গঠন করবে অষ্টম বামফ্রন্ট সরকার । আগামী ১৩ মে শুক্রবার নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হবে ।
বাস থেকে নামার পর ও নির্ঝরের মন খারাপ ব্যাপারটা ঘোঁচে না । সে ফুটপাত ধওে মানুষের ভিড় ঠেলে আগাতে থাকে । গ্রীষ্মের তপ্ত রোদের এই প্রচন্ড গরমে তেতে উঠা ফুটপাতে মানুষের এত ভিড় হওয়ার
সরকারি কর্মকাণ্ড মন্থর হওয়ার রহস্য উদ্ঘাটন করতে গিয়ে অনুসন্ধানে জানা গেছে , মূলত ১৩ কারণে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে । এগুলো হচ্ছে মন্ত্রীদের অতিমাত্রায় প্রধানমন্ত্রী ও আমলানির্ভরতা , সংসদীয় স্থায়ী কমিটির অহেতুক হস্তক্ষেপ , প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের আমলাদের হতাশা ও আন্তরিকতার অভাব , শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অদক্ষতা , প্রশাসনের চেইন অব কমান্ড সঠিকভাবে কাজ না কারা , নিজ নিজ ডেস্ক থেকে ফাইল নিষ্পন্ন না হওয়া , বিভিন্ন পর্যায়ে সমন্বয়হীনতা , পুরনো বিধিবিধান অনুসরণ করতে গিয়ে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা , শূন্যপদ পূরণের ছাড় পেতে অহেতুক কালক্ষেপণ , দলীয় নেতা - কর্র্মীদের তদবিরে কাজের স্বাভাবিক গতি ব্যাহত হওয়া এবং রুলস অব বিজনেস , সচিবালয় নির্দেশিকা ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা প্রয়োগের অনুপস্থিতি । এসব সমস্যা নিরসনে গত দুই বছরে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের উদ্দেশে ১১টি বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত তেমন কোনো ইতিবাচক ফল আসেনি ।
নিউইয়র্ক সিটির ম্যানহাটনের কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আছে ১২৫০ ফুট উঁচু বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ এ ভবন । ১৯৩০ - ৩১ সালে নির্মিত এ ভবনের ডিজাইন করেছেন শ্রেভ , ল্যাম্ব এবং হার্মন ফার্ম । ১০২ তলাবিশিষ্ট এ ভবন দীর্ঘদিন বিশ্বের উচ্চতম ভবনের মর্যাদা দখল করেছিল ।
অভাবী , অদম্য মেধাবী , দারিদ্র্য যাদের দমাতে পারেনি এমন শিক্ষার্থীদের সম্মাননা দিল ম্যাডোনা গ্রুপ । গত শনিবার রাজধানীর মহাখালী কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ১৩০ জন দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীকে সম্মাননা এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয় । ২০১১ সালের জিপিএ - ৫ পাওয়া দরিদ্র মেধাবী ছাত্র - ছাত্রীদের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকরা
সারিম ভাই কিছু মনে করবেন না আমার ধারণা আপনি প্রাণি এবং রঙ সম্পর্কে রং ( wrong ) জানেন বলেই এমনটা হচ্ছে । আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে বর্ণালিবিদ্যার সুত্র মেনে কোন প্রাণির কোন রঙ হবে প্রকৃতি তা নির্ধারন করে । অথচ এতদিন আমার ধারণা ছিল প্রকৃতি যাকে যেই বর্ণ দান করেছে তার ভিত্তিতে আলোকবিদ্যার সূত্রগুলো প্রতিষ্ঠিত । বলতেই হচ্ছে প্রাণির বর্ণবৈচিত্র্য সম্পর্কে আপনার ধারনা কম । কোন কিছু আপনার ভাল নাই লাগতে পারে , স্বাভাবিক । কিন্তু এর পেছনে যখন আপনি হাস্যকর যুক্তি প্রদান করবেন সেটা আর স্বাভাবিক থাকে না ।
এটা কেমন কথা বললেন ভাই ? যদি সরকার দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি রোধ করতে পারে , ইসতেহারে যেসব প্রতিশ্রুতি আছে সেগুলোর বাস্তবায়ন করতে পারে , যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে পারে , তাহলে পতনের তো প্রশ্নই আসে না - - - কি বলেন ?
ফরাজি ভাই প্রাত্থনা মহান আল্লার কাছে । ওরা যেন নষ্পাপ হয়ে পর পারে ভাল থাকে । আমিন আপনি ভাল আছেন তো ?
সময়ের ব্যপারে আমরা প্রথমে তাই ভেবেছিলাম যে বিকালে করবো । কিন্তু বিকালে করলে অনেকের ফিরতে দেরী হয়ে যেতে পারে , এই ভেবে দুপুরে করা হচ্ছে । অনুষ্ঠানটি হবে কোন ছুটির দিনে বিএলইউএ - এর অফিসে ( সায়েন্স ল্যাবরেটরি )
হ্যা ! কায়দা করে পার্শিয়ালিটি করলো ! কেন দিলে না জিজ্ঞেস করলে বলবে ' বারে ! ওরা যে কেড়ে নিল ! '
গত ২৩ শে মার্চ বৃহত্তর বরিশালের ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর গ্রামে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর এলিট ফোর্স ' র্যাব ' কর্তৃক বিনা দোষে ও বিনা বিচারে গুলিবিদ্ধ হয়ে ষোল বছরের দরিদ্র , শ্রমজীবী কিশোর ও এইচ , এস , সি , পরীক্ষার্থী লিমন হোসেনের পা হারানোর ঘটনাটি ইতোমধ্যেই গোটা বাংলাদেশের সকল সাধারণ নাগরিকের তীব্র ক্ষোভ , শোক ও প্রতিবাদের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে । সরকার ও সংশ্লিষ্ট ' র্যাব ' বাহিনীর থেকে এখনো পর্যন্ত এঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করা হয় নি । এমনকি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের দু ' ঘণ্টার ভেতর প্রত্যাহার করা হয়েছে । বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন ও আইন ও সালিশ কেন্দ্রের উদ্যোগে ইতোমধ্যেই লিমনকে ঢাকার শ্যামলীস্থ ' পঙ্গু হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে ধানমণ্ডির ' গণস্বাস্থ ' ক্লিনিকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে । সাভারের সিআরপি হাসপাতালের সহায়তায় লিমনের কর্তিত বাম পায়ে কৃত্রিম পা সংস্থাপনের আগে বেশ কিছুদিন ধরে ফিজিওথেরাপি দিতে হবে । ' গণস্বাস্থ ' কর্তৃপক্ষ Read the rest of this entry »
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর পৌরসভাধীন ঠাকুরচর গ্রামে পানিতে ডুবে জয়সুরিয়া ( ৫ ) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে । সে ওই গ্রামের ছেংগারচর পৌর বাজারের কাপড় ব্যবসায়ী রেফায়েত উল্যাহ ঢালীর দ্বিতীয় ছেলে । জানা যায় , গতকাল বুধবার ভোর ৬টার দিকে জয়সুরিয়ার পিতা রেফায়েত উল্যাহ . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
জন্মপর্বকালে সে সব ক্রীতদাস লন্ডভন্ড করেছিল , ইতিহাসের পরিত্যাক্ত নর্দমায়
ঢাকা , ২৫ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটেনে জৈব রাসায়নিক হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন জার্মান নাৎসী লিডার এডলফ হিটলার । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার এক গোপন জার্মান ডকুমেন্টে এ তথ্য পাওয়া গেছে । গোপন . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
লেখক বলেছেন : file > automate > picture package এর ডানদিকে layout ট্যবে যেতে হবে । এই ঘরে নিচের দিকে ডানে edit layout পাবেন । এখানে ক্লিক করে পেইজ সাইজ থেকে আপনার পছন্দ মত সিলেক্ট করুন । নতুন ছবির ফর্মা দেয়ার জন্য Add Zone এ ক্লিক করুন । আশা করি এবার হয়েছে । না হলে স্ক্রিন শট মেইল করব । ধন্যবাদ
লেখক বলেছেন : নাহ ! আগের মত ব্লগের সাথে সেঁটে থাকিনা । আড্ডা জমবেনা । এই পোস্টে ম্যারাথন আড্ডা না দিয়ে বিভিন্ন পোস্টে রোটেশন অনুযায়ী করা যাইতে পারে
কিন্তু তেসরা জুলাই কাকভোর থেকেই রাষ্ট্রযন্ত্র তার নিপীড়নের থাবা নামিয়ে এনেছিল হরতালকারীদের ওপর । বিনা প্ররোচণায় জাতীয় কমিটির নেতারা একের পর এক গ্রেফতার হয়েছেন । কর্মীদের ওপর নেমে এসেছে পুলিশি নির্যাতনের দানবীয় শক্তি । আমরা টেলিভিশনের পর্দায় দেখেছি কর্মীরা বেধড়কভাবে লাঠিপেটা হচ্ছেন রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে । টেনেহিঁচড়ে ছেলেমেয়েদের পুলিশি ট্রাকে তোলা হচ্ছে । আমরা দৈনিক সংবাদপত্রের প্রথম পৃষ্ঠায় ছবি দেখেছি এক তরুণীকে বুট দিয়ে লাথি মারছে জনগণের করের টাকায় প্রতিপালিত পুলিশ ।
বিশ্বের ১৪৩ দেশের ৪৫৭টি ব্যাংকের মধ্য থেকে ১৫৫টি ব্যাংকে পদও এই পুরষ্কার বিজয়ীগণকে বিশ্বের ব্যাংকিং কমিউনিটির সেরা এবং সবচেয়ে বেশি সাফল্য অর্জনকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয় । জনাব সৈয়দ আনিসুল হক একজন বিশ্ব পরিভ্রমণকারী । তিনি পেশা জীবনে নিজের জ্ঞনকে সমৃদ্ধ করার জন্য দেশ ও বিদেশে বহু প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন । তাঁর মধ্যে ১৯৯৮ সনে যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ইনস্টিটিঊট অব ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট , বোস্টন ও পশ্চিম জার্মানিতে ১৯৯০ সনে আলাবামায় ঋণ ব্যবস্হাপনার উপর বিশেষ প্রশিক্ষণ লাভের বিষয়টি সবিশেষ উল্লেখযোগ্য । তিনি টেবিল টেনিস ফেডারেশনের সহ - সভাপতি ও ব্যাংকার্স এসোসিয়েশন ( বাংলাদেশ ) - এর সহ - সভাপতি ছিলেন ।
পরে নিজে নিজে ই ভাবলাম , আসলে মানুষের চিন্তাধারা যতদিন না সুস্থ হচ্ছে ততদিন এই সমাজ ও অসুস্থ থাকবে ।
জেলা পুলিশের উদ্যোগে স্বাধীনতা পুরস্কার ২০১১ অর্জন উপলক্ষ্যে গত শুক্রবার পুলিশ লাইন্স অডিটোরিয়ামে এক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয় । অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি ডাঃ মোঃ আবদুর রহিম । বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ কমিশনার সৈয়দ তওফিক উদ্দিন আহম্মেদ পিপিএম । সভাপতিত্ব করেন পুলিশ সুপার দেবদাস ভট্টাচার্য্য । অনুষ্ঠানে পুলিশ সদস্য সহ বরিশালের
এরপর রাজশাহীতে সবর্দলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়েছিল । মাদার বখ্শ ( এম এল এ ) , ক্যাপেটন শামছুল হক , অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান ( রাজশাহীর প্রাক্তন পৌর চেয়ারম্যান ) , হবিবুর রহমান , নূরুল ইসলাম ( লালমিয়া ব্যবসায়ী ) , বামপন্থীনেতা আতাউর রহামন , এ্যাডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু , ডাঃ মেসবাহুল হক বাচ্চু্ , সাইদ উদ্দিন আহম্মদ ( ব্যবসায়ী ) , এ্যাডভোকেট মহসিন প্রামাণিক , ইয়াসীন আলী , ডাঃ আব্দুল গাফ্ফার , বাবু প্রভাস চন্দ্র লাহিড়ী ( প্রাক্তন মন্ত্রী ) , বিচারপতি মোহাম্মদ আনসার আলী প্রমুখ এই পরিষদের সদস্য ছিলেন ।
আজিকার এই স্নিগ্ধ বর্ষণে , কুমুদিনী সাজে এলো টিং টিং চিত্তির দানুন হে ব্লগাধিপতি + রেটিং প্রার্থী খাওয়াইবেন ফ্রি বিত্তির
এতদ্ব্যতীত এমন আরো বহু বিষয়াদি আছে যা শরিয়তে লিপিবদ্ধ আছে এবং তা ছাড়াও দৈনন্দিন কার্যকলাপের ভেতর দিয়ে প্রায়শই এমন বিষয়াদি আমাদের সম্মুখবর্তী হতে থাকে যা নির্দিষ্টভাবে হালাল বলেও নিশ্চিত হওয়া যায় না , কিংবা হারাম বলেও স্থির করা যায় না এ সকল অনিশ্চিত ও সন্দেহভাজন বিষয়গুলোকে সযত্মে পরিহার করে চলাই একান্ত বাঞ্ছনীয় । কেননা এ সমস্ত সন্দেহজনক বিষয়বস্তুসমূহ থেকে বিরত থাকলে এক দিকে জাগতিক ব্যাপারে যেমন লাভবান হওয়া যায় , কারণ সন্দেহের স্থানে পা রাখলেই স্বীয় মান - মর্যাদা কলুষিত হওয়ার এবং নানা প্রকার কুৎসা রটানোর সুযোগ উপস্থিত হয় ।
আমি যে ডর্মে থাকতাম , সেটির রাস্তার ওপর পাশেই এক বিরাট জায়গা নিয়ে " এন্টারটেনমেন্ট যোন " ছিলো । মূল রাস্তা থেকে কিছুই বোঝা যেতনা , কিন্তু রাস্তা থেকে যে কোনো একটি চিপা গলি দিয়ে ঢুকলেই বোঝা যেত আসল ঘটনা - ঐ এলাকায় প্রায় ৩০ - ৪০টি বার ছিলো । সন্ধ্যা শুরু হলে সুন্দর কাপড়চোপড় এবং মেকআপ নিয়ে সুন্দরী ললনারা বারের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতো । শর্টকাট মারার জন্য প্রায়ই রাতের বেলা ঐ বার - সমৃদ্ধ এলাকা দিয়ে ক্রস করতাম , চলাফেরার সময় চোখাচোখি হলে মেয়েগুলো হাসি দিতো । সংগতকারণেই এদের দিকে এক ঝলকের বেশি তাকালে পকেটের স্বাস্থ্যনাশ হবার সমূহ সম্ভাবনা - তাই চোখ আবার সামনের রাস্তায় ফিরে যেত ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায় , ওই পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৩০ কিলোমিটার দূরের …
* * * হঠাৎ করে এক অতভুত এক দ্রিশ্য দেখলাম । এক ছোট ছেলে পানি থেকে কি যেন তুলছে । যেটা দেখলাম সেটা বললে বুঝতে এক্ টু কস্ট হবে । ছবি টা সেই জন্য দিলাম
কুড়িগ্রাম , ৯ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : কুড়িগ্রামের রাজারহাটে আলোচিত রতিগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী আব্দুল বাতেন হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আনোয়ার হোসেন ( ৫০ ) নামে ১ ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ । আজ শনিবার বিকেলে তাকে আটক করা হয় । সে উপজেলার সুখদেব গ্রামের মৃত আফজাল হোসেনের পুত্র । মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রাজারহাট থানার এসআই সাইদুর রহমান বলেন , নৈশপ্রহরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আনোয়ার হোসেনকে আটক করা হয়েছে । এ ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে তিনি জানান । প্রসঙ্গত , গত ৮ এপ্রিল রাতে উপজেলার রতিগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের নৈশ প্রহরী আব্দুল বাতেন দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় খুন হয় । হত্যাকাণ্ডের পরদিন নিহতের ভাই মমিন বাদী হয়ে রাজারহাট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এমআর / শাসি / ২২ . ২১ ঘ . )
এদিকে সংসদ সদস্যের বরাদ্দকৃত বিশেষ টিআর প্রকল্পের ৫০ মেট্রিক টন গম ও ১৬ লাখ টাকার বিপরীতে গৃহীত ৩৪টি প্রকল্প নিয়েও নানা প্রশ্ন তোলেন তিনি । এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন না করেই গম এবং টাকা উত্তোলন করে নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উপজেলা চেয়ারম্যানের ।
কোরআন এবং হাদীসে ভ্রূণতত্ব সম্প্রর্কিত বর্ণনাগুলোকে একত্রিত করে ইংরেজীতে অনুবাদের পর কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভ্রূণতত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান এবং বর্তমান যুগে ভ্রূণতত্বে সর্বোচ্চ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডঃ কেইথ মুরকে সেগুলোর ব্যাপারে মন্তব্য করতে বলা হয় । ডঃ মুর ভালভাবে সেগুলো অধ্যায়নের পা বলেনঃ কোরআন ও বিশুদ্ধ হাদীসে ভ্রূণতত্ব সম্পর্কে যা এসেছে , ভ্রূণবিদ্যার ক্ষেত্রে আবিষ্কৃত বৈজ্ঞানিক তথ্যের সাথে সেগুলোর অধিকাংশের পূর্ণ মিল রয়েছে , কোন বেমিল বা বৈসাদৃশ্য নেই । তিনি কিছু সংখ্যক আয়াতের মর্মের যথার্থতা সম্পর্কে কোন মন্তব্য করেননি । তিনি সেগুলোর বক্তব্য সত্য না মিথ্যা বলতে পারছেন না । কেননা সে তথ্যগুলো সম্পর্কে তিনি নিজেও ওয়াকিফহাল নন । আধুনিক ভ্রূণ বিদ্যায় বা লেখায় সেগুলোর কোন উল্লেখ দেখা যায়না । এরকম একটি আয়াত হলঃ
ঢাকা , ফেব্র " য়ারি ২৩ ( বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ) - দেশে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড পুরোপুরি বন্ধ না হলেও দৃশ্যমানভাবে কমেছে বলে মনে করছেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান । এ ধরনের ঘটনা পুরোপুরি বন্ধে মানবাধিকার কমিশন কাজ করছে বলেও জানিয়েছেন তিনি । মিজানুর রহমান বুধবার এলজিইডি মিলনায়তনে এক নাগরিক সম্মেলনে বলেন , " বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড দৃশ্যমানভাবে কমেছে । তবে তা শূন্যের কোঠায় নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি । " বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের কড়া সমালোচনা করে আসা মিজানুর জানান , এ ধরনের হত্যাকাণ্ড বন্ধের জন্য তারা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ও চিঠিপত্র আদান - প্রদান করে আসছেন । বাংলাদেশে বিচার . . .
মুহাম্মদ নুরুল হক , দক্ষিণ সুনামগঞ্জ থেকে : গতকাল শনিবার সকাল ১১ ঘটিকার সময় ৫০ জন মুক্তিযোদ্ধার উপস্থিতিতে দক্ষিণ সুনাগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আতাউর রহমানকে দুর্বৃত্তদের হুমকি দামকীর প্রতিবাদে দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার স্থানীয় দরগাপাশা ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ
নিউক্লিয়ার ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স বর্তমানে এমআরআই ( ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং ) নামে পরিচিত । আলেকজান্ডার এস . ফ্রাসের মনে করেন , ইলেকট্রোম্যাগনেটিজম দিয়ে এক্সপেরিমেন্টটি করা হয়নি , করা হয়েছে থার্মাল ফিল্ড দিয়ে । এ থার্মাল ফিল্ডের কারনে অপটিক্যাল মিরেজ ইফেক্ট তৈরী হয়েছিলো যার জন্য অনেকেই জাহাজটিকে দেখতে পেয়েছিলেন । কার্ল অ্যালেন কর্তৃক বর্ণিত স্কর্চ ফিল্ড , আগুন এবং অপটিক্যাল ওয়েভারিং - এগুলো সব থার্মাল ফিল্ডের প্রোডাক্ট । অন্যান্য বিজ্ঞানীরা আবার মনে করেন এক্ষেত্রে সনিক এবং আল্ট্রাসনিক ওয়েভ ব্যবহার করা হয়েছিল । সম্ভবত সনিক ওয়েভের সাহায্যে জাহাজের চারদিকে বায়ু কম্বল তৈরী করা হয়েছিলো । কারণ , রিপোর্টে জাহাজের চারপাশে দৃশ্যমান সবুজাভ কুয়াশার কথা উল্লেখ ছিল । ১৯৪০ সালের দিকে আল্ট্রাসনিক ওয়েভ নিয়ে অনেকগুলো এক্সপেরিমেন্ট করা হয়েছিলো । তাই ফিলাডেলফিয়া এক্সপেরিমেন্টের ক্ষেত্রেও আল্ট্রসনিক ওয়েভ ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে । মানুষের উপর শক্তিশালী সনিক ফিল্ডের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার অনেক প্রমাণ আছে যা ফিলাডেলফিয়া এক্সপেরিমেন্টের যাত্রীদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ । কার্ল অ্যালেন মনে করেন , জাহাজের চতুর্দিকে সৃষ্ট সবুজাভ কুয়াশা সমুদ্র পৃষ্ঠে পাওয়ারফুল আল্ট্রসনিক ওয়েভ ব্যবহার করার ফলে সৃষ্টি হয়েছিলো । এই প্রতিক্রিয়াকে বলা হয়ে থাকে স্নোলুমিনিসেন্স । আল্ট্রাসনিক ফিল্ডের কারণেই জাহাজটি সমস্ত ক্রু সহ ফিলাডেলফিয়া থেকে নরফোক পর্যন্ত ( এক্সপেরিমেন্ট সংঘটিত হবার স্থান থেকে প্রায় ২০০ মাইল দূরে ) মাত্র কয়েক সেকেন্ডে ভ্রমণ করতে সক্ষম হয়েছিলো । একথা বলার অপেক্ষা রাখেনা যে , ফিলাডেলফিয়া এক্সপেরিমেন্টের টেকনিকাল দিকগুলো তখন থেকে আজ অবধি সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীদের বিতর্কের বিষয়বস্তু ।
অথৈ সাগর বলেছেন : ' দাদা খেয়ে এসেছেন নাকি যেয়ে খাবেন "
চন্দ্রগ্রহণ আমরা জানি পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ , পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে । আবার চাঁদকে সাথে নিয়েই পৃথিবী ঘুরছে সূর্যের চার দিকে । সূর্যকে কেন . . .
হযরত শাহজালাল যোদ্ধাগণকে সঙ্গে নিয়ে সিলেটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলেন । ব্রহ্মপুত্রের তীরে পৌঁছে দেখলেন এখানে কোন নৌকা নেই । তিনি তার মুসাল্লা ( জায়নামাজ ) বিছিয়ে দিলেন এবং সকলকে নিয়ে পার হলেন । তারা যখন সিলেটের চৌকি পরগনায় পৌঁছলেন - তখন গৌর গোবিন্দের সৈন্যরা তার প্রতি অগ্নিবাণ ছুঁড়তে লাগল । কিন্তু শাহজালাল তার অলৌকিক ক্ষমতায় তা প্রতিহত করলেন , যা ফিরে গিয়ে গৌর গোবিন্দের আস্তানায় অন্ধকার জালের সৃষ্টি করল । এ দৃশ্য দেখে সৈন্যরা ঘাবড়ে গেল । এ খবর শুনে বিচলিত হয়ে পড়লেন গৌড় গোবিন্দ নিজেও । এ অবস্থায় শাহজালাল বরাক নদীর তীরে এসে পৌঁছলেন । কিন্তু এখানেও পারাপারের কোন ব্যবস্থা নেই । আবারও তিনি জায়নামাজ বিছিয়ে সঙ্গীদের নিয়ে নদী পার হয়ে সিলেট শহরের দক্ষিণ দিকে জালালপুর পরগণায় এসে পৌঁছলেন । এসময় গৌড় গোবিন্দ একটি বিশাল লোহার কামান হাতির ওপর সওয়ার করে শাহজালালের কাছে পাঠালেন । রাজার দূতরা জানাল , তিনি যদি ধনুতে শরযোজনা করতে পারেন , তাহলে তিনি তার জাদুটোনা থেকে বিরত থাকবেন এবং বিনা যুদ্ধে রাজ্যভার ছেড়ে দেবেন । শাহজালাল তার শর্ত মেনে নিলেন । এরপর শাহজালাল তার সফরসঙ্গী নাসির উদ্দিনকে ধনুতে শরযোজনা করতে বললেন । কিন্তু তা এতই কষ্টকর ছিল যে , শক্তি প্রয়োগ করতে করতে তার শরীরের রোমকূপ থেকে রক্ত বের হওয়ার উপক্রম হলো । নাসির উদ্দিনের এ অবস্থা দেখে শাহজালাল তার অলৌকিক ক্ষমতার দ্বারা তাকে সহযোগিতা করলেন । সঙ্গে সঙ্গে নাসির উদ্দিন বিসমিল্লাহ বলে ধনুতে শরযোজনা করতে সক্ষম হলেন । এই অসাধ্য সাধন করা দেখে চারদিক থেকে হর্ষ ধ্বনি উঠল এবং আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হল । এরপর কামানটি যখন গৌর গোবিন্দের দিকে এগিয়ে আসছিল , তখন গৌড় গোবিন্দের চোখ অশ্রু ভারাক্রান্ত । রাজা দীর্ঘশ্বাস ত্যাগ করে বলতে লাগলেন , ' আমার রাজ্য চলে গেল । ' রাজা পলায়নের উদ্দেশ্যে কাছাড়ের পথ ধরলেন । এরপর থেকে তার আর কোন হদিস মেলেনি ।
আমাদের মাঝে অনেকেই আছেন যারা ইংলিশ গান খুব পছন্দ করেন কিন্তু পছন্দ অনুযায়ী শিল্পীর সিডি বাজারে খুজে পান না , অথবা পান অনেক দেরিতে । তাদের জন্য একটি Link দিচ্ছি http : / / thepiratebay . org / এটা একটি Bit Torrent source . এখানে সব গান বিনামূল্যে পাওয়া যায় । ওয়েব পেইজটি চালু হবার পর search box এ singer অথবা album এর . . .
পোষ্ট করেছেন : ১ টি মন্তব্য করেছেন : ৪৩ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ২ মাস ১১ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ২৩২ বার
এভাবেই আমরা সব সময় রাজনীতিকদের সমালোচনা করি । কারণ রাজনীতিকরাই দেশের কর্ণধার । সে - জন্য তাদের দায়িত্ব সবার আগে । তবে আমাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে । যেমন আমরা ফলমূলে বিষ মেশানোর বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তুলতে পারি । কিন্তু সেটা আমরা করিনি , করি না । এটা আমাদের নাগরিক কর্তব্যের মধ্যে পড়ে । আমরা দায়িত্ব পালন করলে সরকার ঘুমিয়ে কাটাতে পারে না । আমরা দায়িত্ব পালন করি না বলেই সরকার ইগনোর করতে পারে জনগণের অধিকার । অধিকার আদায় করে নিতে হয় , ইতিহাস তার সাক্ষী । ভোক্তার অধিকার আদায় করে নিতে হবে আমাদের । তার জন্য রাজপথে এসে প্রতিবাদ , প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে । প্রথমত বিষ - দাতাদের বিরুদ্ধে , তারপর সরকারের বিরুদ্ধে । কেননা সরকারের চোখে এখন ছানি পড়েছে । সেই কাটার সময় এসেছে ।
এ সময় আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিচালক নূর খান এবং মিডিয়া অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভোকেসি ইউনিটের জ্যেষ্ঠ সমন্বয়ক সাঈদ আহমেদ উপস্থিত ছিলেন ।
সব মিলিয়ে খারাপ না কেডিই এর সর্বশেষ ভার্সন । আপনি দেখতে পারেন । কোন সমস্যা হবে না বলেই আমার ধারণা ।
আফগানিস্তানের কারাগার ভেঙ্গে পালিয়ে যাওয়া ৪১৭ তালেবান বন্দির বিরুদ্ধে ইন্টারপোল বিশ্বজুড়ে সতর্কতা জারি করেছে । তাদেরকে এখন বিশ্বের নিরাপত্তার জন্য বড় ধরণের হুমকি হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে । ফ্রান্স ভিত্তিক আন্তর্জাতিক পুলিশ
কম্পিউটার সোর্স ১৯৯৩ সাল থেকে যাত্রা করে । এ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক মানের প্রায় ৩৪টি ব্রান্ডের পণ্য বিপণন করে আসছে ।
তিনি আরও বলেছেনঃ " ঈমান নারাভরণ । তার পোশাক হচ্ছে তাকওয়া ( খাদাভীতি ) , তার মজ্জা হচ্ছে লজ্জা এবং ফল হচ্ছে জ্ঞান । "
লেখক বলেছেন : ফটো নাই যে ভাই আমার কাছে
লেখক বলেছেন : মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । টেকেন আসলেই দেখার মত একটা ছবি , তবে শিন্ডলার্স লিস্ট দেখলে ওর ব্যক্তিত্বের প্রখরতা আরো অনেক বেশি ভালোভাবে বুঝতে পারতেন ।
সরকারি অন্যায় ও ব্যর্থতার বিরুদ্ধে মিছিল - মিটিং করা বিরোধী দলসহ দেশের সব নাগরিকের সংবিধানসম্মত অধিকার । সেই অধিকার কেড়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যেই ' মোবাইল কোর্টের ' এই নতুন অত্যাচার চালু করল সরকার - যা অন্তর্গতভাবেই অগণতান্ত্রিক । মিছিলকারী ব্যক্তিরা যখন রাস্তায় গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে , দোকানপাটে ভাঙচুর চালায় - তা নিঃসন্দেহে একটি ফৌজদারি অপরাধ । সেই অপরাধ দমনে অভিযুক্ত ব্যক্তিদেরকে গ্রেফতার করে আইনের হাতে সোপর্দ করা পুলিশের দায়িত্ব ও কর্তব্য বটে । কিন্তু এবার আমরা দেখলাম , ডজন ডজন ক্যামেরার সামনে , শান্তিপূর্ণভাবে এমনকি রাস্তার ধারে বসে থাকা বিরোধী নেতাকর্মীদের মারপিট করে গ্রেফতার করছে পুলিশ । এখানে সেখানে স্থাপিত মোবাইল কোর্টগুলো বিরোধী কর্মীদের ধরে তাৎক্ষণিকভাবে জেল - জরিমানার হুমকি দিচ্ছে । রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে তো বটেই , এমনকি আইন ও বিচার ব্যবস্থার বিরুদ্ধেও এ এক ভয়াবহ সরকারি অবিচার ছাড়া কিছু নয় । কেননা এই ঘটনা সরকারি দলের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহৃত এসব বিচারকদের প্রতি মানুষের আস্থাকে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনবে । সমাজে দেখা দেবে ভয়াবহ নৈরাজ্য ।
আপনি দেখছেন : বাংলাদেশ সময় পাতা 3 থেকে 1
গত ২০ মে তারিখে প্রকাশিত তদ ন্ত প্রতিবেদনটিকে বানোয়াট অভিহিত করে রণতরী ডোবানোর সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করে উত্তর কোরিয়া । এ ঘটনায় উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে অবরোধ বা অন্য কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হলে দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধের হুমকী দিয়েছে । সীমা ন্তে কোনরকম উত্তেজনা তৈরির বিষয়েও হুঁশিয়ারী দিয়ে উত্তর কোরিয়া বলেছে , সীমান্তের ছোটখাটো ঘটনার ক্ষেত্রে নির্দয়ভাবে জবাব দেওয়া হবে । পিয়ংইয়ংয়ের চেয়োনান ডোবানোর খবরে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে আমেরিকা , ব্রিটেন , ফ্রান্স , জাপান , অষ্ট্রেলিয়া , জাতিসংঘসহ আন্ত র্জাতিক মহল । তারা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে । আমেরিকা বলেছে , এটি উত্তর কোরিয়ার অগ্রহণযোগ্য আচরণ ও আন্তর্জাতিক আইন লংঘনের আরো একটি উদাহরণ । ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ বলেছেন , প্রাণহানির বিষয়ে সম্পূর্ণ উদাসীনতা প্রকাশ করেছে পিয়ংইয়ং । অষ্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে যথাযথ আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ।
লেখক বলেছেন : চেস্টা করে দেখবো । কাজ হোক বা না হোক , পরামর্শের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
লেখক বলেছেন : মেউ , ভালানি - - শিরোনামে লেখাটি আমার প্রিয়তে আছে , খেয়াল করেন নি ? ধন্যবাদ , মেয়েরা কেমন আছে ?
তবে ডমিনিকা টেস্ট ড্র করায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ বাড়তি দুটি রেটিং পয়েন্ট অর্জন করেছে । তাই বলে ড্যারেন স্যামিরা র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে যাননি । পাকিস্তানের থেকে দুই পয়েন্ট পিছিয়ে সাত নম্বরে রয়েছে ক্যারিবীয়রা ।
চীন আন্তর্জাতিক বেতারের ৭০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মণির শুভেচ্ছা বার্তা
এই খেলার দলনেতা গোল্লাকে ছুঁয়ে দাঁড়িয়ে থাকে । তারপর গোল্লার হাত ধরে দাঁড়ায় এক সদস্য । এরপর একে অপরের হাত ধরে লম্ব হয়ে ঘুরতে থাকে । আর অন্য পক্ষের খেলোয়াড়রা তাদের ঘিরে দূরে দাড়িয়ে থাকে । দলনেতাকে ধরে ঘুরতে থাকা খেলোয়াড়রা ফাঁক বুঝে দৌড় দিয়ে সীমানাকে ছুঁতে চেষ্টা করে । আর অপরপক্ষ ছুটে চলে দৌড় দেয়া খেলোয়াড়কে সীমানা ছোঁয়ার আগে ছুঁয়ে দিতে । যদি ছুঁয়ে দিতে পারে তাহলে ওই খেলোয়াড় খেলা থেকে বাদ পড়ে ।
প্রজন্ম ফোরাম » বিজ্ঞান » জানা - অজানা » পৃথিবীর রোমাঞ্চকর দশটি প্ল্যাটফর্ম
চট্টগ্রাম , ২০ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : চট্টগ্রাম মহানগরীর খুলশী থানার ঝাউতলা বাজারে অভিযান চালিয়ে ১২টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৭২ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত । আজ সোমবার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর আওতায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক জুবায়ের আহমদের নেতৃত্বে পরিদর্শন ও তদারকিমূলক এ অভিযান পরিচালনা করেন । মাছ ও মাংসের দোকানে বাটখারায় ওজনে কম , মুদির দোকানে পণ্যের গায়ে সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য লেখা না থাকা , ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষধ রাখা , হোটেলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি ও পরিবেশন করার দায়ে এ জরিমানা করা হয় ।
' ছেলেটিই আমার হাতে আবার কাপড় পড়িয়ে বাঁধনের মত করে দিল । আমি ভাবছিলাম - আমি কি করে এই জল্লাদ্দের হাত থেকে বাঁচবো । কক্ষটিতে শুধু একটি মাত্র জানালা , তবে মনে হল বেশ মজবুত । এল টাইপের ত্রিতল অথবা চারতলা বিশিষ্ট বিরাট এলাকা দেয়াল দিয়ে ঘেরা । বাড়িটি সম্ভাবতঃ মোহাম্মদপুরের নিকটবর্তী এলাকার কোথাও হবে ।
দিনের সেরা মিসিং : নেটে আমার এক বান্ধবী আছে । চ্যাট করার সময় ৯০ % সময় ঝগড়া হয় । যথারীতি আবারো কথা বন্ধ ! তারে মিস করতেছি , নেটে থাকলে আরেকদফা ঝগড়া করা যেতো ! !
অপেক্ষাকৃত ধনী উন্নয়নশীল দেশগুলোকে তাদের নির্গমণ নিয়ন্ত্রণ করতে বাধ্য করা হতে পারে ।
এখানে - r = Recursive Download - x = Force - Directories সাইটের নামে একটি ডিরেক্টরি তৈরি করবে ( না দিলেও চলবে ) - k = Convert Links পেজের লিঙ্কগুলো লোকাল ডিরেক্টরি স্ট্রাকচারের সাথে মিল রেখে কনভার্ট করে দেবে ; আবার যে ফাইলগুলো ডাউনলোড হবে না ( যেমন " - l 1 " করে দিলে ) সেগুলোতে ডোমেইনের পুরো নাম বসিয়ে দেবে - l 0 = Number of level ডেপথ লেভেল নির্ধারনের জন্য ; এখানে 0 মানে অসীম ( মানে সব )
আমি বললুম , ' সেই যা - সব গোড়ায় বাধিয়েছিলুম , তোমাদের ঘরে এসেছিলুম - - কিন্তু সে তো তোমাদেরই কীর্তি । '
মোশরেফাকে সোমবার রাতে হাতিরপুল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার ( জনসংযোগ ) মাসুদুর রহমান ।
কোন rpm প্যাকেজ ইনস্টল করা খুবই জরুরী হলে , শুধুমাত্র সেটা deb প্যাকেজে রূপান্তর করে ইনস্টল করা ভালো এবং এটা করতে হয় এভাবে - প্রথমে alien প্যাকেজ ইনস্টল করুন । তারপর আপানার rpm কে deb বানান -
সামরিক শাসনে একটি নয়া - ঔপনিবেশিক দেশের অভ্যন্তরে উপরে বর্ণিত যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় সেটা যে শুধু সামরিক শাসনেরই বৈশিষ্ট্য নয় সেটা বলাই বাহুল্য । এই পরিস্থিতি সামরিক শাসন পূর্ববর্তী বেসামরিক শাসনের মধ্যেও দেখা দেয় এবং এর ফলেই বেসামরিক সরকার শেষ পর্যন্ত উৎখাত হয়ে যায় । সে দিক থেকে বিচার করলে সামরিক শাসনকে বেসামরিক বুর্জোয়া সরকারের উত্তরাধিকারী হিসেবে একই ধরনের সব মৌলিক সমস্যার মোকাবেলা করতে হয় । এবং এই মোকাবেলার জন্য শ্রমিক কৃষকসহ সব ধরনের মেহনতি জনগণের উপর যে নির্যাতনের প্রয়োজন হয় , প্রচলিত আইন - কানুনকে যেভাবে শিকেয় তুলতে হয় সেটা কোন বেসামরিক সরকারের পক্ষে সম্ভব হয় না । কাজেই বেসামরিক সরকারের পক্ষে যা সম্ভব হয় না বুর্জোয়া শাসক শ্রেণী সেটাকে সম্ভব করে সামরিক শাসনের মাধ্যমে । এটাই হলো একটি ' উন্নয়নশীল ' নয়া - ঔপনিবেশিক দেশে সামরিক বাহিনীর ঐতিহাসিক ভূমিকা ।
বৃষ্টির কণা বা জলীয় বাষ্প - মিশ্রিত বাতাসের মধ্য দিয়ে সূর্যের আলো যাবার সময় আলোর প্রতিসরণের কারণে বর্ণালীর সৃষ্টি হয় । এই বর্ণালীতে আলো সাতটি রঙে ভাগ হয়ে যায় । এই সাতটি রঙ হচ্ছে বেগুনী ( violet ) , নীল ( indigo ) , আসমানী ( blue ) , সবুজ ( green ) , হলুদ ( yellow ) , কমলা ( orange ) ও লাল ( red ) । এই সাতটি রঙের আলোর ভিন্ন ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের কারণে এদের বেঁকে যাওয়ার পরিমাণে তারতম্য দেখা যায় । যেমন লাল রঙের আলোকরশ্মি ৪২o কোণে বাঁকা হয়ে যায় । অন্যদিকে বেগুনী রঙের আলোকরশ্মি ৪০o কোণে বাঁকা হয়ে যায় । অন্যান্য রঙের আলোক রশ্মি ৪০o হতে ৪২o এর মধ্যেকার বিভিন্ন কোণে বাঁকা হয় । এই কারণে রংধনুকে রঙগুলোকে একটি নির্দিষ্ট সারিতে সবসময় দেখা যায় ।
আমরা এখন ' অগাস্টো সিজার সানডিনো ' বিমানবন্দরে অবতরণ করবো ।
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ২০১১ - ২০১২ অর্থবছরের জন্য ২৭১৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে । ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাদেক হোসেন খোকা আজ রাজধানীর কাজী বশীর মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বাজেট ঘোষণা করেন । বাজেটে বরাদ্দকৃত অর্থের উৎস হিসাবে সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব আয় থেকে ৮৫৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা , ট্যাক্স বাবদ ৪২০ কোটি টাকা , সালামী ও ভাড়া বাবদ ১০৩ কোটি টাকা , ট্রেড লাইসেন্স ফি বাবদ ৫০ কোটি টাকা , রিক্সার লাইসেন্স ফি বাবদ ৩ কোটি টাকা , বিজ্ঞাপন ফি বাবদ ১৫ কোটি টাকা , বাস - ট্রাক টার্মিনাল থেকে ১৫ কোটি টাকা , গরুর হাট ইজারা বাবদ ১৬ কোটি টাকা , রাস্তা খনন ফি বাবদ ৪০ কোটি টাকা এবং বিদ্যুৎ বিল আদায় বাবদ ১২ কোটি আদায় করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে । এছাড়া সরকারী বিশেষ উন্নয়ন অনুদান বাবদ ২০০ কোটি টাকা এবং সরকারী ও বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্প থেকে ১৫৯০ কোটি ২৫ লাখ টাকা সাহায্য পাওয়া যাবে বলে মেয়র আশা প্রকাশ করেন । মেয়র বলেন , আমাদের আশেপাশের দেশসহ পৃথিবীর উন্নত দেশের বড় বড় শহরের আদলে রাজধানী ঢাকাকে গড়ে তুলতে হবে । অন্যথায় জ্ঞান - বিজ্ঞান , ব্যবসা - বাণিজ্য ও জীবনমান উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমরা পৃথিবীর অন্যান্য অংশের মানুষদের তুলনায় এমনিতেই পিছিয়ে আছি বা আরো পিছিয়ে পড়বো । তিনি বলেন , ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের চলতি বছরের বাজেটে ঢাকা মহানগরীর উন্নয়নের জন্য মোট ২২৪০ কোটি ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে । যা মোট বাজেটের ৮২ . ৫ শতাংশ । এসব উন্নয়ন কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে সড়ক ও ট্রাফিক অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নে ৩১০ কোটি টাকা , রাস্তা , ফুটপাত ও সারফেস ড্রেন খাতে ২৫০ কোটি টাকা , গত ২০১০ - ২০১১ অর্থবছরে এখাতে যথাক্রমে ২৭৯ কোটি ৫০ লাখ ও ২৪২ কোটি টাকা ব্যয় করা হয় । কবরস্থান , শ্মশানঘাট সংস্কার ও উন্নয়নে সাড়ে ৬ কোটি টাকা , নাগরিক ও বিনোদনমূলক সুবিধাদি অর্থাৎ শিশু পার্ক ও খেলার মাঠ ইত্যাদি উন্নয়নে ১০ কোটি টাকা , ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ , উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ ৮৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা এবং পরিবেশ উন্নয়ন বাবদ সাড়ে ৭ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে । এছাড়া কমিউনিটি সেন্টার , বাজার নির্মাণ , অফিসার্স কোয়ার্টার , স্টাফ কোয়ার্টার , জবাইখানা , হাসপতাল , কার পার্কিং , ডাস্টবিন , পাবলিক টয়লেট , ডোবা , জলাশয় ও ঝিল উন্নয়ন এবং বিশেষ উন্নয়ন প্রকল্প ঢাকা মহানগর উন্নয়ন পরিকল্পনার আওতায় বাস্তবায়ন করা হবে । মেয়র সাদেক হোসেন খোকা আরো বলেন ভূমিদস্যুদের কবলে পড়ে বেদখল হয়ে যাচ্ছে নদী । কতিপয় অসচেতন আর লোভী মানুষের গ্রাসে পড়ে নদীগুলি প্রতিনিয়ত ভরাট হচ্ছে । এমতাবস্থায় নদীসমূহের স্বাভাবিক নাব্যতা ধরে রাখা এবং নদীসমূহ দ্বারা প্রাকৃতিক পরিববেশকে উন্নত করার লক্ষ্যে একটি স্বাধীন নদী রক্ষা কর্তৃপক্ষ গঠনে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন । ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ২০১০ - ২০১১ অর্থবছরের বাজেট বরাদ্দ ছিল ২১৭১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা এবং সংশোধিত বাজেটে এ অর্থের পরিমাণ ছিল ১৪৩৫ কোটি টাকা । বাজেট বক্তৃতা অনুষ্ঠানে রাজধানীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলরসহ সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন । বাসস
গল্প নয় প্রবন্ধ বলা যেতে পারে . বাংলা ভালো লাগলো . তবে বাংলিশ মনে হল . ইংলিশ আমি বুঝি নাই .
নিউজডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ; মন্ত্রিসভা বাংলাদেশ ও স্পেনের মধ্যে সংস্কৃতি , শিক্ষা এবং বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা চুক্তির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে । সোমবার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয় । বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান । এ ছাড়া বৈঠকে বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় পুঁজি বিনিয়োগ উন্নয়ন সংরক্ষণ চুক্তির প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয় । আবুল কালাম আজাদ আরও জানান , জাপান সফর সফল হওয়ায় বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানানো হয় । প্রধানমন্ত্রী এ সময় বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে জাপানকে সব ধরনের সহযোহিতা করা হবে বলে জানিয়েছেন । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এমএ / এসএকে .
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট অলি আহমদ বীরবিক্রম । মঙ্গলবার বেলা সাড়ে এগারোটায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে হরতালে সমর্থন দিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয় । অলি আহমদ বলেন , মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে যে জাতির জন্ম এবং যেখানে অধিকাংশ লোক মুসলমান , সেখানে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে এমন কিছু করা ঠিক হয়নি । সরকারের জন্য এই সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী হতে পারে । আর কোরআন ও হাদিসের ওপর হস্তক্ষেপকারীদের ধ্বংস অনিবার্য । তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে তিনি বলেন , তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পদ্ধতিগত সংস্কারের প্রয়োজন হলে সেটি করা যেতো । কিন্তু , তা না করে সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যাবস্থা বাতিল করে দিয়েছে । সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিজেদর জন্য আত্মঘাতী হতে পারে । সংবাদ সম্মেলনে এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য আরিফ মহিউদ্দিন , সহ - সভাপতি কামাল উদ্দিন মোস্তফা , সহ - সভাপতি ড . জমিরুল আক্তার , সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ।
সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম ডেমরা থানা শাখার উদ্যোগে বাংলার নবজাগরণের পথিকৃৎ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর - এর ১১৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় ২৯ জুলাই । ডেমরার দনিয়ায় জাহানারা ইমাম পাঠাগারে অনুষ্ঠিত সভায় আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাসদ কেন্দ্রীয় বর্ধিত ফোরামের সদস্য সাইফুর রহমান তপন , জুলফিকার আলী , মহিলা ফোরাম নেত্রী সোমা সাহা । আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন মহিলা ফোরাম ডেমরা থানা শাখার সংগঠক সেলিনা আক্তার ।
শুনিয়াছি মডু - ১ নাকি মাধ্যমিকে গণিতে ১০০ - তে ১২ পাইয়াছিলেন , সেই শোধই তুলিতেছেন বোধহয় !
আট . খোদাই শিন্নি খাওয়ানের সপ্তাখানেকের মধ্যে ঘটনাটা ঘটতে শুরু করে । মহল্লার পুরোনো রোগীরা খোদাই শিন্নি খেয়ে ভালো হলেও হাফিজ উদ্দিনের বুকের ভেতর এক পাষাণ জেগে ওঠে । সময় যতই গড়াতে থাকে ততই অস্থিরতা বৃদ্ধি পায় তার মনের ভেতর । কোথা থেকে এই অস্থিরতা সৃষ্টি হয় , কিসের চিন্তায় তার মনের ভেতর জমা হয় কালো মেঘ , তার কোন কারণ খুঁজে পায় না । ক্রমান্নয়ে তার হৃদয় প্রকান্ড পাষাণে পরিণত হয় । চোখের সামনে তার আব্বার ইন্তেকালে সবাই কান্নায় লুটিয়ে পড়লেও হাফিজ উদ্দিন কাঁদতে পারে না । চোখ বেয়ে গড়িয়ে পড়ে না এক ফোঁটা পানি । তার এই পাষাণ রোগ একসময় ছড়িয়ে পড়ে মহল্লা জুড়ে । তাদের ফসলি জমিগুলো অনাবৃষ্টিতে জ্বলে যায় । গরু - ছাগল - হাঁস - মুরগিও মড়ক লেগে নি : শেষ হতে থাকে এক অজানা অভিশাপে । মহল্লার লোকজন যেনো এক পাষাণ রোগে পাথর হয়ে যায় । তাদের সামনে তাদের সন্তান মারা গেলে , মা মারা গেলেও তারা চোখের কোণে পানি জড়ো করতে পারে না । মৃত গবাদীর জন্য আকাশ বেয়ে নেমে আসে শকুনের পাল । তারা যেনো দখল করে নেবে ছোট্ট এই ত্রিশঘরের মহল্লা । তখন পোড়া মহল্লার লোকজন বৃষ্টিহীন চোখে চেয়ে থাকে আকাশের দিকে , কোথাও একচিলতে মেঘ দেখবে বলে ।
রূপসী - রাক্ষসীর কবিতা অসাধারন হইছে । ( আসলে পরীক্ষাকালীন সময়ে মানুষের সকল প্রতিভার পরিপূর্ন বিকাশ ঘটে এবং পড়াশোনা বাদে অন্য সকল বিষয়ে সর্বোচ্চ . . . . . . . . যেমন আমার প্রতিদিন মিনিমাম ৮ - ১০ টা করে নতুন প্লান গজায় মাথায় , আশা করি পরীক্ষা শেষ হবার সাথে সাথে সব ভুলে যাব ) আমি শুধু একটা জবাব দেয়ার চেষ্টা করছি সেটার । তাও কয়েকটা অসম্পুর্ণ লাইনে । : " >
স্কুল বাইরের বিশেষজ্ঞদের সহায়তাও চাইতে পারে । তারা কোন বিশেষজ্ঞ শিক্ষক বা শিক্ষাগত মনস্তাত্ত্বিককে ডাকতে পারে । বিভিন্ন পেশাদার ব্যক্তিরা কিভাবে আপনার সন্তানকে সাহায্য করতে পারেন সে বিষয়ে আপনার স্কুল আপনাকে ব্যাখ্যা করতে পারবে । তাদের কাছে স্থানীয় সহায়তা পরিষেবার বিষয়েও তথ্য থাকতে পারে ।
সুন্দর , সুবর্ণ , তারুন্য , লাবন্য অপূর্ব রূপসী রূপেতে অনন্য আমার দু ' চোখ ভরা স্বপ্ন ও দেশ , তোমারই জন্য ।
স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের পরিচয় : জন্ম : ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ রাত ৮ টায় গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম পিতার নাম : শেখ লুৎফর রহমান মাতার নাম : শায়েরা খাতুন শিক্ষা : ১৯৪৭ সালে কোলকাতা থেকে বি . এ পাশ করে । স্ত্রীর নাম : ফজিলাতুন্নেসা মুজিব বঙ্গবন্ধু উপাধি লাভ : ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি মাসে । রাজনৈতিক জীবন : - ১৯৩৯ সালে ৮ম শ্রেণীতে পড়াকালে প্রথম ৭ দিনের কারাবাস । - ১৯৪০ সালে গোপালগঞ্জ মহকুমা মুসলিম লীগের ডিফেন্স কমিটির সেক্রেটারী নির্বাচিত । - ১৯৪৪ সালে ফরিদপুর ডিস্ট্রিক্ট এসোসিয়েশনের সেক্রেটারী নির্বাচিত । - ১৯৪৬ সালে কোলকাতা ইসলামিয়া কলেজের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত । - ১৯৪৮ মুসলিম ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য । - ১৯৪৮ মাওলানা ভাসানীর সাথে ভুখা মিছিলে নেৃতত্বদান ও কারাবরন । ৩ জুন আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম । জেলে থেকেই সহ - সম্পাদক নির্বাচিত । - ১৯৫২ সালে প্রাদেশিক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত । - ১৯৫৫ সালে প্রাদেশিক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত । - ১৯৫৫ সালে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ সদস্য নির্বাচিত । - ১৯৬৬ আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে নির্বাচিত । - ১৯৬৮ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় গ্রেফতার । - ১৯৭০ জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ । - ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন । - ১৯৭২ সালের ২৪ জানুযারি - ১৯৭৫ ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী । - ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি - ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বপরিবারে নিহত ।
অন্যান্য রুগ্ন শিল্প বেসরকারীকরণ করা হলেও খুলনা শিপইয়ার্ডের ক্ষেত্রে দেখা গেল ব্যতিক্রম ৻
র্যাব গঠনের পর থেকে বেশ কিছু প্রেস বিজ্ঞপ্তি পর্যালোচনা করে যে চিত্র পাওয়া যায় , তা হচ্ছে - ' আটককৃত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে । তাকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধার ও সহযোগীদের গ্রেফতারের জন্য অভিযানে নামে । এ সময় প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীরা র্যাব বা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করে । আইন প্রয়োগকারী সংস্থাও পাল্টা গুলি করে । পালানোর সময় আটক ব্যক্তি ক্রসফায়ারে পড়ে মারা গেছেন । এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা হয়েছে । তার বিরুদ্ধে এই মামলা রয়েছে . . . . . . . . . । তবে মাঝে মাঝে ক্রসফায়ারের স্থলে বন্দুকযুদ্ধ বা এনকাউন্টারের উল্লেখ থাকে । কখনও সন্ত্রাসীকে আগেই ধরার বিষয়টি স্বীকার করা হয় , কখনও করা হয় না । বলা হয় , র্যাব বা পুলিশের দল অভিযানে গেলে সন্ত্রাসীরা গুলি করে । তারাও পাল্টা গুলি করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সন্ত্রাসীদের বা র্যাবের গুলিতে মৃত্যু হয়েছে বলে প্রচার করা হয় ।
( আপনারেও চুপি চুপি বলি , আপনে ভালোই লেখেন । এবং শক্ত শক্ত শব্দ ব্যবহার না করে সহজ ভাষায় সহজ গল্প লেখেন বলেই সেগুলা ভাল্লাগে । হুদাই ডিকশনারি ঘাটতে গেলে আপনার নিজের যে চমৎকার লেখার ভংগিটা আছে সেইটা নষ্ট হয়ে যাবে । ) অনেক ধন্যবাদ ।
৫ ৷ কল্যাণ তহবিলের পরিচালনা ও প্রশাসন বোর্ডের উপর ন্যস্ত থাকিবে ৷
মুলধনের সুদঃ ব্যাংক ঋণের ক্ষেত্রে মূলধনের উপর বার্ষিক সুদ ।
পাবনা মানসিক হাসপাতালের পরিচালক দর্শনার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার সত্যতা অস্বীকার করেন । তিনি বলেন , বাড়তি দর্শনার্থী , নানারকম কথা বার্তা , মানসিক রোগীদের সেরে ওঠায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে । এ জন্যই এই রোগীদের হাসপাতালকে সংরক্ষিত এলাকা করা হয়েছে ।
মেনোপজের গুরুত্ব সম্পর্কে দুটি কথা ভূমিকায় না বললেই নয় । তা হচ্ছে , সরকার অনুমোদিত উন্নত স্বাস্থ্য প্রকল্প , বিনা বেতনে মেয়েদের শিক্ষা ইত্যাদির বদৌলতে ভবিষ্যতে এ দেশে নারীদের গড় আয়ু ৬২ বছর থেকে আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে । আমাদের জনসংখ্যার শতকরা ৪৯ জন নারী । বয়স্ক নারীদের স্বাস্থ্য নিয়ে সরকারের তরফ থেকে এখনো কোনো … [ বাকিটুকু পড়ুন ]
এখানে বেশ কয়েকটা বিষয় সচেতন পাঠকদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই । এই ২টা লেখার নিরিখে হোরাসের বহুমুখী ভণ্ডামী আমরা দেখতে পাই । পুরোটা বিচার বিশ্লেষণ করা সময় সাপেক্ষ ব্যপার , এবং ইচ্ছে আছে তা নিয়ে ভবিষ্যতে নৈব্যক্তিক লেখা দেবার । তবে সংক্ষেপে কিছু পয়েন্ট বলে রাখি । কোনোভাবেই যদি কেউ ভাবেন যে তারিকের স্পেন বিজয় ও সন্ত্রাসী চেঙ্গিসের বিশ্ব বিজয়ের খায়েশ একই ধরণের তাহলে তা হবে মস্ত বড় ভুল । কেননা ,
( ঙ ) প্রজননের উদ্দেশ্যে কোন গরু বা মহিষের ষাঁড় , পাঠা বা অন্য কোন পশু পালন এবং ভ্রূণ উত্পাদন ও প্রতিস্থাপনের উদ্দেশ্যে দাতা গাভী , ছাগী বা অন্য কোন পশু পালন করিবেন না ৷
বরিশাল , ২৫ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বরিশাল জেলা বিএনপির সভাপতি আহসান হাবীব কামালকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে । আজ শনিবার জেলার অনুমেদিত কমিটি প্রত্যাখ্যান করে বিএনপি নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ করেছে । দুপুরে নগরীর . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
একেক জন একেক ব্লগের দায়িত্ব নেন । নাগরিকে তো এই পোস্টটা এসেই গেলো । আমুতে পোস্ট এসেছে কি না জানিনা । না থাকলে কেউ প্লিজ দিয়ে দিতে পারেন । সেখানেও আলোচনা হতে পারে । প্রথম আলো , সামুতে এসব ব্লগেও পোস্ট আসা উচিত । জানিনা এসেছে কি না ।
ওবায়দুল কাদের : আমার কথা হচ্ছে , আমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাদ দিচ্ছি এটি কিন্তু বলিনি । এই ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত সরকার এখনো নেয়নি । কিন্তু তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাটাকে ত্রুটিমুক্ত করা দরকার । এটি করতে হলে তো বিরোধী দলকে লাগবে । বিরোধী দলকে নিয়ে আমাদের সংসদে বসতে হবে । কিন্তু কি করে হবে তারা তো থাকছেন না । সংবিধান সংসদীয় কমিটিতেও তারা আসছেন না । এখন যদি সংসদেও তারা না আসেন তাহলে এই সমস্যার সমাধানটা কোথায় হবে ? তবে একটি কথা বলি , এর পরেরবার যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে তাহলে তারাও কিন্তু তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিপক্ষে যাবেন । বাংলাদেশে এটি হচ্ছে কেন ? আমি মনে করি , অতীতের কিছু রক্তাক্ত ট্র্যাজেডির প্রতি আমাদের যে আচ্ছন্নতা । সেখান থেকে বের হয়ে আসতে না পারার কারণেই এমনটি হচ্ছে । এই অতীত কাতরতাটা আমাদের সামনের দিকে চোখ রাখতে দিচ্ছে না । আমাদের সামনে চোখ রাখতে হবে । আমি অতীতকে বাদ দেওয়ার কথা বলছি না , কিন্তু এই অতীতের কারণে তো সামনে চলার পথকে আটকে রাখা যাবে না । বাংলাদেশ পাকিস্তানের মতো একটি দুর্বল রাষ্ট্র হোক এটি আমরা চাই না । আজকে পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের ওপর খুব নগ্ন হামলা হচ্ছে । আমাদের দেশের সেই অবস্থা হোক এটি কি আমরা চাইব ? দেশ যদি দুর্বল হয়ে যায় তাহলে আমরা সবাই দুর্বল হব ।
মা পুকুর থেকে ফিরছেন , সন্ধ্যায় মহকুমা শহর থেকে ফিরবেন বাবা , তাঁর পিঠে সংসারের ব্যাগ ঝুলবে তেমনি ৷ সেনবাড়ি থেকে খবর পেয়ে বৌদি আসবেন , পুনর্বার বিয়ে করতে অনুরোধ করবেন আমাকে ৷ খবর পেয়ে যশমাধব থেকে আসবে ন্যাপকর্মী ইয়াসিন , তিন মাইল বিষ্টির পথ হেঁটে রসুলপুর থেকে আসবে আদিত্য ৷ রাত্রে মারাত্মক অস্ত্র হাতে নিয়ে আমতলা থেকে আসবে আব্বাস ৷ ওরা প্রত্যেকেই জিজ্ঞেস করবে ঢাকার খবর : - আমাদের ভবিষ্যত্ কী ? - আইয়ুব খান এখন কোথায় ? - শেখ মুজিব কি ভুল করেছেন ? - আমার নামে কতদিন আর এরকম হুলিয়া ঝুলবে ?
সরকার সেলিম বলেছেন : যাকাত দারিদ্র বিমোচনের এক বড় হাতিয়ার ।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে , ২০০৬ সালের হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ নামে একটি মানবাধিকার সংগঠন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধের দাবিতে একটি রিট আবেদন করেছিল । এই রিট আবেদনের প্রাথমিক গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে শুনানি শেষে হাইকোর্ট বিভাগের একটি বেঞ্চ ২০০৬ সালের ৬ আগস্ট কারণ দর্শানোর রুল জারি করেছিলেন । একই বছরের ২৫ মে ঢাকার লালবাগের টুণ্ডা হত্যা নিয়ে আরেকটি রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট বিভাগ ।
সবকিছু বলতে আপনি কি কি বোঝাতে চাচ্ছেন ? একটু বেশী অফটপিক হয়ে যাচ্ছে বোধহয় ?
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » অপারেটিং সিস্টেম » উইন্ডোজ » উইনডোজ সেভেন কোনটা কিনব
" Numbness about politics " - এই হল হালের smartness । হালের শুনে অবাক হলেন ? অবাক হবেন না , এই উপসর্গটি শুধু যে তরুণ যুবকদের উপসর্গ তা কিন্তু নয় । এটা বর্তমানে চল্লিশোর্ধ দের ক্ষেত্রেও প্রজোয্য । এ জাতীয় উপসর্গকে এই চল্লিশোর্ধ বয়স সমাজ ও ব্যাপক আগ্রহের সাথে গ্রহণ করেছেন । আওয়ামী লীগ / বিএনপি অথবা অন্য কেউ দেশটাকে চেটেপুটে খেয়ে ফেলুক তাতে react না করাটাই হল হালের smartness . . . পৌরসভা নির্বাচন হোক আর সংসদীয় নির্বাচন হোক cool generation এর কাজ হল সেসবের খবর না রেখে radisson আর westin এর partyর খোজ খবর রাখা । আমি বলছি না cool অথবা smart হওয়াটা খারাপ বা অনুচিত অথবা অনাকাঙ্খিত । কিন্তু আমরা চাইলেই পারি cool অথবা smart হবার পরও এসবের খোজ খবর রাখতে । ( আর radisson কিংবা westin এর partyর খবর রাখলেই কেউ smart হয়ে যায় না সেটাও সত্যি । ) গা বাচানো অভ্যাস ত্যাগ না করলে উন্নতি হবে কেমন করে ? কিন্তু উন্নতির প্রসঙ্গ আস্লেই আমরা সরকার এর ঘাড়ে সব দায় চাপিয়ে দিয়ে প্রভুভক্ত চতুস্পদী প্রাণীর মত লেজ নাড়তে থাকি । is it smartness ?
টেকনাফ , ৫ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : টেকনাফ পৌরসভার ২০১১ - ১২ অর্থবছরের ৪ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে । আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় পৌর কার্যালয়ে মেয়র হাজী মো . ইসলাম এ বাজেট ঘোষণা করেন । জানা যায় , বাজেটে রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ ২৮ হাজার টাকা এবং রাজস্ব ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ ২৮ হাজার টাকা । এছাড়া উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ও উদ্বৃত্ত ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৪৭ হাজার ৯৬৩ টাকা । এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন - কাউন্সিলর হাজী মো . ইউনুছ , আবু হারেছ , আব্দুল্লাহ মনির , মো . রফিক , মো . আমিন ভুলু , রুবিনা আকতার , দিলরুবা খানম , দিলদার বেগম , পৌর সচিব মুহাম্মদ মুহিউদ্দীন ফয়েজী , পৌর ইঞ্জিনিয়ার জহির উদ্দীন , হিসাব রক্ষক মো . ছৈয়দ হোসেন প্রমুখ । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এইউ / শাসি / ১৬ . ৫৭ ঘ . )
যারা তাওবা করে , কিন্তু বারবার তাওবা ভেঙ্গে যায় , তারাও যেন ভয় ও দুশ্চিন্তায় পড়ে আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ না হয়ে যায় যে , আমাদের কী উপায় হবে , আমাদের তাওবা তো বারবার ভেঙ্গে যায় !
অসাধারণ কবিতা , এতদিন দৃষ্টির অগোচরে ছিল কেন ? শুভকামনা রইলো .
লেখক বলেছেন : আলোচ্য বিষয়ের বিষয়বস্তু বুঝেছেন তো ? যাক , ধর্মের বিশ্বাসের সাথে , যুক্তি বা বিজ্ঞানের মিল খূঁজে পাওয়ায় ধর্মের প্রতি বিশ্বাস যেমন শক্ত হয় তেমনি নড়বড়ে বিশ্বাসী লোকের জন্য একটা মোক্ষম জবাবও তৈরি করে । আর এই মোক্ষম জবাবটিই অবিশ্বাসীদের গাত্রদাহের কারন । তখন গোটা বক্তব্যটিকেই ভ্রান্ত পথে নিয়ে যাওয়ার আপ্রাণ চেস্টা চলে ।
বিপাশা রায় সূত্র : দৈনিক প্রথম আলো , এপ্রিল ০৬ , ২০১০
কোয়ান্টাম ডট বলেছেন : বিয়ে কপালে জুটাইতে না পাইরা শেষ পর্যন্ত কুকুরের স্বরনাপন্ন হলেন ।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে , মোবাইল ফোন অপারেটরসহ এ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে নিরীক্ষণের জন্য গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর আবেদনপত্র আহ্বান করে বিটিআরসি । এতে পাবলিক প্রসিডিউর রুলস ( পিপিআর ) অনুসরণ করা হয়নি বলে অভিযোগ এনে কে এম আলম অ্যান্ড কোম্পানি নামের একটি প্রতিষ্ঠান বিটিআরসি ও সিপিটিইউর কাছে নালিশ করে । সিপিটিইউ এক রিভিউ প্যানেল কে এম আলমের অভিযোগ সত্য রায় দিয়ে বিটিআরসিকে পুনরায় পিপিআর অনুসরণ করে অডিট ফার্ম নিয়োগে পরামর্শ দেয় । ওই সিদ্ধান্ত মেনে নেয়ার জন্য বিটিআরসিকে ২৪ মে এক চিঠি দেয় টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় । ২৬ মে ফিরতি চিঠিতে বিটিআরসি জনস্বার্থে নিরীক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেয় । এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে কে এম আলম অ্যান্ড কোম্পানি হাইকোর্টে রিট আবেদন করলে হাইকোর্ট রুল জারি করেন ও স্থগিতাদেশ দেন ।
৬ । যারা কুফরী করেছে আপনি তাদেরকে সতর্ক করুন বা না করুন , তারা ঈমান আনবে না । ৭ । আল্লাহ্ তাদের হৃদয় ও কান মোহর করে দিয়েছেন , তাদের দৃষ্টির উপর রয়েছে আবরণ এবং তাদের জন্য রয়েছে মহাশাস্তি । ৮ । মানুষের মধ্যে এমন লোকও রয়েছে যারা বলে , ' আমরা আল্লাহ্ ও শেষ দিবসে ঈমান এনেছি ' , অথচ তারা মুমিন নয় ; ৯ । আল্লাহ্ এবং মুমিনদেরকে তারা প্রতারিত করতে চায় । বস্তুতঃ তারা নিজেদেরকেই নিজেরা প্রতারিত করছে , অথচ তারা তা বুঝে না । ১০ । তাদের অন্তরে রয়েছে ব্যাধি । আল্লাহ্ তাদের ব্যাধি আরো বৃদ্ধি করে দিয়েছেন আর তাদের জন্য রয়েছে কষ্টদায়ক শাস্তি , কারণ তারা মিথ্যাবাদী ।
অন্য একটি সূত্রে জানা গেছে , জাল দলিলের মাধ্যমে জমিটি ক্রয় দেখিয়ে মূল্যবান এই সম্পদটি স্থায়ীভাবে গ্রাস করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে । এজন্য কয়েকদিন আগে ঝিনাইদহ সাব রেজিষ্ট্রারের কক্ষে কীভাবে জাল দলিল তৈরি করা যায় এ নিয়ে রুদ্ধদার বৈঠকও করা হয়েছে । এ ব্যাপারে জমি দখলের কথা স্বীকার করে ঝিনাইদহের সহকারী কমিশনার ( ভূমি ) আশরাফুল ইসলাম জানান , নির্মাণ কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে । মাপজোখ করার পর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেয়া হবে । ঝিনাইদহ পৌরভূমি অফিসের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা এমএ কাইয়ুম মুক্ত সাংবাদিকদের জানান , বিরোধপূর্ণ জমিটি পরিমাপের জন্য প্রশাসনের কাছে সার্ভেয়ার নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে । তিনি ওই জমিতে প্রাচীর তৈরির কথা স্বীকার করেন । তবে অভিযোগ উঠেছে , জেলা প্রশাসনের জনৈক কর্মকর্তা ভূমিদস্যু চক্রের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের অবৈধ সুবিধা নিয়ে নীরব ভূমিকা পালন করছেন । কারণ , জমিটি যাতে সরকারের বেহাত হয়ে যায় । সরকারি সম্পত্তি রক্ষায় স্থানীয় প্রশাসনের এই অবহেলা এলাকাবাসীকে হতাশ করেছে । এদিকে ঝিনাইদহ উপ - কর কমিশনারের অফিস থেকে বলা হয়েছে , তারা পরিত্যক্ত সরকারি সম্পদ চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে চিঠি দিয়েও জমি পাচ্ছেন না । তবে পবহাটির ওই জমিটি তাদের নামে বরাদ্দ দিলে সেখানে তারা সরকারি অফিস করতে পারতেন । ফলে অন্তত ভূমিদস্যুদের কবল থেকে জমিটি ঠেকানো সম্ভব হতো
খুন : আলোচিত হত্যাকাণ্ডের মধ্যে ভোলা - ৩ আসনের আওয়ামী লীগের এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের পিস্তলের গুলিতে সংসদ ভবন এলাকায় যুবলীগ নেতা ইব্রাহীম , যাত্রাবাড়ীতে ব্যবসায়ী দম্পতিসহ ট্রিপল মার্ডার , গুলশানে বাসায় ঢুকে মা ও মেয়েকে গুলি করে হত্যা , মগবাজারে যুবলীগ নেতা ইউসুফ আলী সরদার , খিলগাঁওয়ে প্রকৌশলী হত্যা , মহাখালীতে কর্মচারী নেতা সিদ্দিকুর রহমান ও খিলগাঁওয়ে গৃহবধূ কণিকা হত্যা , মিরপুরে ইডেন কলেজের ছাত্রী মেনকা ও স্বর্ণ ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান হত্যাকাণ্ড নগরবাসীর মাঝে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে । এছাড়াও লালমনিরহাটে বিএনপি নেতা ও ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম , বড়াইগ্রাম উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবু , নাটোরে কলেজ শিক্ষক মিজানুর রহমান , রূপগঞ্জে জামাল উদ্দিন হত্যা মামলা উল্লেখযোগ্য । গত ৮ অক্টোবর নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা সদরে দলীয় কর্মসূচি পালনকালে আওয়ামী লীগ ক্যাডারদের হামলায় নির্মমভাবে নিহত হন উপজেলা চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ নুর বাবু । এ ঘটনায় সাংবাদিকসহ অর্ধশতাধিক বিএনপি নেতাকর্মী আহত হন । বাবুকে শত শত সন্ত্রাসী পুলিশের সামনেই লাঠি ও শাবল দিয়ে সাপের মতো পিটিয়ে হত্যা করে । এ দৃশ্য যারা মিডিয়ায় দেখেছেন তারাও আঁতকে উঠেছেন । এমন নির্মমভাবে পিটিয়ে মানুষ হত্যা করার পরও ওই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার পায়নি বাবুর পরিবার । এ ঘটনায় বাবুর স্ত্রী মহুয়া নূর কচি সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেছিলেন , আসামিরা প্রকাশ্যে তাদের হুমকি দিচ্ছে । তিনি বলেন , প্রধানমন্ত্রী খুনিদের সাফাই গেয়ে বক্তব্য দেয়ার পর থেকে খুনিরা উত্সাহী হয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে । প্রশাসন তাদের কিছুই করছে না । পুলিশ কার্যত নীরব ভূমিকা পালন করছে । তার মেয়েরা স্কুলে যেতে পারছে না বলেও জানান তিনি । বাবু হত্যার আসামিরা তাকেও বাড়াবাড়ি না করার জন্য হুমকি দিয়েছে বলে জানান তিনি । মহুয়া নূর কচি আরও বলেন , বাবু হত্যার পরদিন ২৭ জন চিহ্নিত আসামিসহ ৪৭ জনের বিরুদ্ধে বড়াইগ্রাম থানায় মামলা দায়ের করেছিলাম । দু ' - একজন ছাড়া বাকি আসামিরা এখনও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে । ১৩ আগস্ট সংদ ভবন এলাকায় ভোলা - ৩ আসনের এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের পিস্তলের গুলিতে খুন হন যুবলীগ নেতা ইব্রাহীম আহমেদ । এ ঘটনার এখন পর্যন্ত কোনো কিনারা হয়নি । এ মামলায় যুবলীগ নেতা মাজহারুল ইসলাম মিঠু , গোলাম গোলাম মোস্তফা শিমুল , শাওনের গানম্যান দেলোয়ার হোসেন ও গাড়িচালক কামাল হোসেনসহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্ত সংস্থা সিআইডি । কিন্তু মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি শাওনকে এখনও জিজ্ঞাসাবাদ করেনি সিআইডি । ১২ অক্টোবর ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় সন্ত্রাসী হামলায় আহত নাটোরের লোকমানপুর কলেজের রসায়ন বিভাগের শিক্ষক মিজানুর রহমান মিজান হাসপাতালে মারা যান । এ মামলার সব আসামি এখনও গ্রেফতার হয়নি ।
লেখক বলেছেন : প্রিয় নস্টালজিক , সুপ্রভাত সুপ্রভাত , কেমন আছেন বন্ধু এই বসন্তের দিনযাপনে ? কেমন গাইলেন একটু শোনাবেন না ? ভালো লাগার উষ্ণতা থাকলো আকাশ জুড়ে । সকালের শুভকামনা ঘিরে থাকুক নস্টালজিকের চারিপাশ । খুব ভালো থাকবেন বন্ধু ।
একটা ছোট্ট টিউন । আমাদের দেশ বাংলাদেশ । এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রতিটি শ্রেণীতে গণিত বিষয়টি আছে কিন্তু তাদের মধ্যে কয়জনই বা এর ব্যবহার জানে । আমাদের দেশের ছেলে - মেয়েরা গণিত এর ব্যবহার শেখার থেকে FACE BOOK . . .
শার্দূল বলেছেন : বিজ্ঞাপন তরঙ্গ বলেছেন : দুইটা ছবি আসে নাই
অতিরিক্ত মুটিয়ে যাওয়া কিংবা স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলো সাধারণত হয় সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অভাবে । খাদ্যাভ্যাসের নিয়মিত অনিয়ম ঘুমের ব্যাঘাতও ঘটাতে পারে । সুস্থ ও সুন্দর জীবনযাপন করার জন্য একটু সচেতনভাবে নির্বাচন করুন আপনার দৈনন্দিন খাদ্য তালিকা । প্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট সময় খাওয়ার অভ্যাস করুন । পুরো দিনের খাবারের একটা প্ল্যান . . . . .
পোষ্ট করেছেন : ২৩ টি মন্তব্য করেছেন : ১৮৪ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৬ মাস ৮ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৪৯০৮ বার
প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাষ্ট্রপতি হলে আপনি কি কি করবেন ?
নেচনেল কাউঞ্চিল ফৰ টিচার্চ এডুকেচন ( NCTE ) এটা সংখ্যা তত্ত্ব আৰু বিশেষজ্ঞসকলৰ এটা ভাণ্ডাৰ আৰু শিক্ষাৰ সামগ্রীখিনি ৰাজ্য চৰকাৰ / কেন্দ্ৰীয় শাসিত অঞ্চলে ভাগ কৰি লৈ চলাব । অধিক হাৰত শিক্ষক নিয়োগ হোৱাৰ বিষয়টোক দেখি ৰাজ্যই শিক্ষাৰ অধিকাৰৰ আইনৰ অন্তৰ্গত সকলো বিলাক লাগতিয়াল বিষয়সমূহ পূৰণ কৰিব আৰু এই ক্ষেত্রত এনচিটিই য়ে বিতংকৈ টিইটি ক সকলোখিনি বৰ্ণনা কৰিছে । টিইটি য়ে দুখন কাকত বা বিষয়ত একাধিক বাছনি কৰিব পৰা প্রশ্ন অর্থাত্ মাল্টিপুল ছয়েচ কুৱেছন ( MCQs ) দিব । প্রথম শ্রেণীৰ পৰা পঞ্চম শ্রেণীৰ ভিতৰত শিক্ষকতা কৰিব বিচৰা সকলৰ বাবে প্ৰশ্নকাকত - ১ থাকিব । যিসকলে ষষ্ঠ শ্রেণীৰ পৰা অষ্টম শ্রেণীৰ ভিতৰত শিক্ষকতা কৰিব বিচাৰিব তেওঁলোকক প্ৰশ্নকাকত - ২ দিয়া হ ' ব । যিসকলে প্রথম শ্রেণীৰ পৰা অষ্টম শ্রেণীলৈ শিক্ষকতা কৰিব বিচাৰিব তেওঁলোকে দুয়োখন প্ৰশ্নকাকতৰ পৰীক্ষাই দিবই লাগিব ।
গুগল এর ট্রান্সলেটর সেবায় বাংলায় যে ট্রান্সলেটরটা আছে সেটা এখনও শিশু পর্যায়ে , সফটওয়্যার রিলিজের বেলায় এটার ভালো নাম আলফা ভার্সন , Alpha Release । তারপরের রিলিজের নাম বিটা ( বা বেটা , BETA ) রিলিজ , বিটা রিলিজ পার হবার পর আসে আরসি ভার্সন ( RC - Release Candidate ) বা রিলিজ ক্যান্ডিডেট । রিলিজ ক্যান্ডিডেটকে একটা মোটামুটি ব্যবহারোপযোগী ভার্সন হিসেবে ধরতে পারেন । রিলিজ ক্যান্ডিডেটের ছোট ছোট বাগগুলো ফিক্স করেই অবশেষে ফাইনাল ভার্সন রিলিজ করা হয় । ফাইনাল ভার্সন ছাড়া অন্য সব স্টেজেরই আবার অনেকগুলো ধাপ থাকে - গুগলের এই আলফা ভার্সনটা রিলিজ হবার আগে গুগল নিজেদের ভেতরও অনেকবার নিশ্চয়ই টেস্ট করেছে , সেই ধাপটাও আলফা ভার্সনের অন্তর্ভুক্ত । পাবলিকভাবে আলফা ভার্সন ছাড়ার উদ্দেশ্য সাধারণত একটাই থাকে - ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে ফীডব্যাক পাওয়া । যত বেশী ফীডব্যাক পাওয়া যাবে তত বেশী দুর্বলতা কাটিয়ে উঠা যাবে , সফটওয়্যারকে আরো শক্তিশালী করা যাবে - এটাই স্বাভাবিক ।
পোস্ট করা হয়েছে : মঙ্গল ফেব্রুয়ারী ২৬ , ২০০৮ ৫ : ২৮ অপরাহ্ন
সময়টা ছিল গরমকাল , আমি তখন একটা কম্পিউটার ট্রেনিং চেন্টারে কাজ করতাম । জায়গাটার নাম ডুমুরিয়া , বলে নেওয়া ভাল যে জায়গাটা গ্রামের মত । গ্রামের মত বলছি এইজন্য যে এটাকে ঠিক শহর বলা যায় না , অনেক গাছপালায় ঢাকা , পাশদিয়ে একটা নদী বয়ে গেছে , সদ্য … Continue reading →
এই ভাবে স্পষ্ট করে লেখায় বাধা কী ? ঙ্ক__ , ঙ্ক্ষ__ , ঙ্খ__ , ঙ্গ__ , ঙ্ঘ__ , ঞ্চ__ , ঞ্ছ__ , ঞ্জ__ , ঞ্ঝ__ , ণ্ট__ , ণ্ঠ__ , ণ্ড__ , ণ্ঢ__ , ণ্ণ__ , দ্গ__ , দ্ঘ__ , দ্ব__ ( বর্তমান এবং প্রাচীন দুটি রূপ একই ) , দ্ভ__ , ন্ত__ , ন্থ__ , ন্দ__ , ন্ধ__ , ন্ন__ , ব্জ__ , ব্দ__ , ব্ধ__ , ম্প__ , ম্ফ__ , ম্ব__ , ম্ভ__ , ম্ম__ , শ্চ__ , শ্ছ __ , ষ্ট __ , ষ্ঠ__ , ষ্ণ__ ( ) , স্ক__ , স্খ__ , স্ত__ , স্থ__ সেই সব লেখা দেখে আজ চেনা একটু কঠিন যদিও হাতের লেখায় হরফের রূপ অনেক তাড়াতাড়ি পালটে গেলেও ছাপায় পালটায় খুব ধীরে ইংরেজিতেও ছাপার রূপ পালটেছে , যেমন , ছাপায় হ্যালহেডের বইতে ছোটহাতের s = লেখা হয়েছে দেখে এটিকে যেন মনে হয় f , যেখানে ছাপা যত আগে চালু হয়েছে সেখানে হরফের রূপ প্রায় সেই একই যায়গায় স্থির হয়ে আছে এতে লাভ এই যে প্রাচীন কালের বইপত্র পড়া কঠিন নয় , কিন্তু প্রাচীন হাতে লেখা বই বা পাণ্ডুলিপি পড়া খুব কঠিন বিশেজ্ঞরাই কেবল তা পড়তে পারেন অতি প্রাচীন মিশরের লিপির পাঠ উদ্ধার করা গেলেও এখন অবধি সিন্ধু সভ্যতার লিপি পাঠ করা যায়নি তার অবশ্য একটি বড় কারণ হল যে , সিন্ধু সভ্যতার কোনও দ্বিভাষিক ফলকলিপি পাওয়া যায়নি যেটা মিশরে পাওয়া গেছে তাই মিশরের লিপির পাঠ উদ্ধার করা গেলেও সিন্ধুলিপি এখনও সেই অচেনার অন্ধকারেই রয়ে গেছে সিন্ধু সভ্যতায় কোনও দ্বিভাষিক ফলকলিপি যে পাওয়া যায়নি তার সম্ভাব্য কারণ হল , অন্য ভাষার মানুষদের প্রভাব এখানে পড়েনি বা সিন্ধু সভ্যতার লোকেরা কখনও বিজিত হয়নি তাই দ্বিভাষিক ফলকলিপি তৈরি হয়নি সিন্ধু সভ্যতা বিলুপ্তির কারণ হতে পারে সিন্ধুনদের প্রলয়ংকর বন্যা যা এর তীর বরাবর সকল সভ্যতা মুছে দিয়েছে এসকল সভ্যতা পলিমাটির তলায় পাওয়া গেছে সম্প্রতি যেমন পাকিস্তানে সিন্ধুনদের প্রলয়ংকর বন্যায় ১৫০০ শত লোক মারা গেছে সেকালে হয়তো বন্যা আরও প্রলয়ংকর হয়েছিল আমরা এযুগে নিজেদের দিকে তাকাব , বাইরের দিকেও তাকাব লিপির গঠন এবং তার সংযুক্তরূপ যথাসম্ভব সরল করে লিখব ইংরেজিতে যেমন সরল করে লেখা হয় সেখানে যুক্তধ্বনি আছে , যা যুক্তবর্ণের প্রমাণ , তবে তা একটি লিপির ঘাড়ে আর একটি বসিয়ে নয় অতি প্রাচীন দিনে অবিকশিত সভ্যতায় মানুষ হরফের উপরে হরফ না চাপালে তাদের যুগ্ম ধ্বনি - সংকেত অনুভব করতে পারত না তাই যুক্তধ্বনি বোঝানোর জন্য হরফের উপর হরফ চাপিয়ে যুক্ত হরফ বা যুক্তবর্ণ তৈরি করা হত প্রাচীন ভারত , মিশর ইত্যাদি সকল দেশেই তা দেখা যায় প্রাচীন ভারতে = ত্র প্রচীন মিশরে = K L = = ক্ল , ইত্যাদি সকল দেশেই তা দেখা যায় পরবর্তীকালে মানুষের মেধা যখন বিমূর্ত চেতনাকে ধারণ করতে শিখল , তখন হরফ পাশাপাশি বসিয়ে মানুষ যুক্তবর্ণ তৈরি করতে আরম্ভ করে , এবং এই ধরনের যুক্তবর্ণ থেকেই তারা যুক্তধ্বনি অনুভব করতে শেখে যুক্তধ্বনি বোঝাবার জন্য প্রাচীন দিনের সেই হরফের উপরে হরফ চাপানোর অপ্রত্যক্ষ স্মৃতি ইংরেজিতে এখনও খানিকটা রয়ে গেছে যেমন - - Æ æ Œ œ & ইত্যাদি কিন্তু বাংলায় রয়ে গেছে প্রায় সবটাই অর্থাৎ এ ব্যাপারে আমরা প্রায় প্রাগৈতিহাসিক ( ! ) স্তরে রয়ে গেছি আমাদের চেতনা কবে আসবে ? ব্রাহ্মীলিপি থেকে ভারতের বেশিরভাগ লিপি এসেছে , আর লিপিগুলি তার উত্তরাধিকার রক্ষা করেছে লিপির উপরে লিপি চাপিয়ে লেখার রেওয়াজ বজায় রেখে কিন্তু আর আমরা আমাদের শিশুদের উপরে অকারণ বোঝা চাপাব না , নিজেদের উপরেও অকারণ বোঝা চাপাব না , দেখা যায় অনেক যুক্তবর্ণ বড়রাও সব সময়ে ঠিক ঠাহর করে উঠতে পারেন না সময়ের এই অপচয় রোধ করলে জাতির বিকাশে তা সহায়তা করবে লিখতে গিয়ে যদি হাতড়াতে হয় যে র - এ হ্রস্ব - উকার / দীর্ঘ - ঊকার দিলে তার হাতলটা নীচের দিকে হবে , নাকি উপরের দিকে হবে ( ) ? এটি অবশ্য যুক্তবর্ণও নয় , সাধারণ বর্ণে উ / ঊ - কার যোগ করা হয়েছে মাত্র এই অপচয়ের কোনও ব্যাখ্যা নেই কেন যে আমরা অকারণে নিজেদের দ্বিধায় রাখতে চাই তা বোঝা ভার আর বিদেশিরা , তাঁরা যে বাংলা আদৌ শিখেছেন এবং শিখছেন এবড় আশ্চর্য কাণ্ড ! কী করে ফাদার দ্যতিয়েনের মতো গুণীজন বাংলায় এত সাবলীল দক্ষতা অর্জন করলেন তা ভেবে অবাক হতে হয় বাংলা লিখন ব্যবস্থার এই অরাজক অবস্থায়ও তাঁরা যে পিছপা হননি তার কারণ তাঁরা উদ্যমী বিদেশি , বিদেশিরাই তো বাংলা ছাপার ব্যবস্থা আমাদের মতো অনুদ্যোগী বাঙালিদের হাতে পৌঁছে দিয়েছেন , নইলে যে কতকাল কেটে যেত কে জানে ? বিদেশিদের সহায়তায় পেয়েছি লাইনো টাইপ , এবং বিদেশিরাই দিয়েছেন বাংলা ডিটিপি , যেটা বাংলার সবচেয়ে শোভন হরফ সেই আনন্দবাজারী টাইপ অবশ্য এটা মানতে হবে যে আনন্দবাজারের আগেই " আজকাল " প্রথম অফসেটে ছাপা শুরু করে তার প্রকাশনার শুরু থেকেই , যা ছিল পিটিএস যা কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সে টাইপ দেবব্রত ঘোষ নামে একজন তরুণ বঙ্গভাষীর করা ( ফোনে জানিয়েছেন , একরাম আলি , ১৫ / ০৯ / ২০১০ ) আসলে মূলত বিদেশি সহায়তার উপরে আমাদের এসব ব্যাপারে নির্ভর করে থাকতে হয় আমাদের ক্ষমতা বা উদ্যোগ সত্যিই তেমন উল্লেখযোগ্য কিন্তু নয় হরফে ধাক্কাধাক্কি বা মণ্ডকরণ বন্ধ করে তা পাশাপাশি বাসানোর উদ্যোগ নেওয়া দরকার ইংরেজির মতো না পারলেও ' বাংলা ' র মতো করতে দোষ কী ? সেই প্রস্তাবই দিতে চাই ইংরেজিতে যেমন class , cloud , slide , slope লিখলে cl = ক্ল , sl = স্ল এই যুক্তধ্বনি বা যুক্তবর্ণ তৈরি হচ্ছে , কিন্তু তা হচ্ছে হরফ কেবলমাত্র পাশাপাশি বসিয়ে , তেমনি বাংলায়ও বর্ণ কেবলমাত্র পাশাপাশি বসিয়ে যুক্তধ্বনি বা যুক্তবর্ণ তৈরি করা যাক cl = ক্ল , sl = স্ল এসকল যুক্তবর্ণে আমরা ধরে নিতে পারি যে যুগ্মবর্ণের প্রথম হরফটি ছোট আকৃতির , আর দ্বিতীয় হরফটি স্বাভাবিক আকৃতির বাংলায় যদি আমরা লিখি - - ক্লাস , ক্লাউড , স্লাইড , স্লোপ তবে অনেকটা ইংরেজির মতোই হরফ পাশাপাশি বসিয়ে লেখা হয় এতে লিখতে , পড়তে , বুঝতে অনেক বেশি সুবিধা হয় হয়তো একদিন বাংলায়ও হরফ কেবলমাত্র পাশাপাশি বসিয়ে যুক্তধ্বনি বা যুক্তবর্ণ লেখা যাবে সে দিন দূরে হতে পারে কিন্তু অলীক নয় ইংরেজ পাদ্রি জন মারডকের মতো আশা প্রকাশ করা যেতে পারে , " Though the proposal may now be treated with ridicule ( পরিহাস ) , its adoption is a mere question of time . " এখনও যে তেমন হচ্ছেনা তা নয় , তেমন শুরু হয়েছে , যথা - - উলটো কথা , পালটা মার , পাদরি , সরদারজি , সবজি , বাকস ইত্যাদি এক সময়ে লাইনো টাইপ চালু হবার বহুদিন পরে , লাইনোটাইপের শেষের দিকে আনন্দবাজার লিখত পারক = পার্ক এবং এমনি দলাভাঙা যুক্তবর্ণ ভালই চলছিল লেখা পরে নিন্দিত হয়ে ফিরে গেল একেবারে পুরানো সেই বিদ্যাসাগরী সাঁটে প্রথমে কিছু নিন্দা তো হবেই তা বলে এক লাফে গর্তে ? আমরা যদি সকল বাংলা যুক্তবর্ণই স্বচ্ছ - যুক্তবর্ণ রীতিতে লিখি তবে বাংলা লেখাপড়া অনেক সহজ হয়ে যাবে আমার নিজের একটি অভিজ্ঞতার কথা বলি একবার আমি পুরি বেড়াতে গিয়ে প্রায় মাসখানেক সেখানে ছিলাম তাই সে সময়ে আমার মনে হল এই অবসরে এখানকার ভাষা ওডিয়া কিছুটা শিখে ফেলি সেই অনুসারে বাংলার মাধ্যমে ওডিয়া শেখার চটি বই কিনে ফেললাম পড়ে বেশ এগোচ্ছিলাম বেশ অনেকটা পড়তে পারছিলাম কিন্তু সরল বর্ণসমাবেশ পেরিয়ে যখন যুক্তবর্ণে প্রবেশ করলাম তখন পড়লাম অগাধ জলে প্রতিটি যুক্তবর্ণই যেন আলাদা আলাদা হরফ সহজ তো নয়ই , আত্মস্থ করা খুব কঠিন হল শেষে বাধ্য হলাম পড়া ছেড়ে দিতে বলা যায় ড্রপআউট হয়ে গেলাম বাংলা শিখতে গিয়ে , বাংলার শিশুরা জটিল দলা পাকানো যুক্তবর্ণ শিখতে গিয়ে কি এমনি ড্রপআউট হয় না ? যে পরিবারে প্রথম - প্রজন্ম লেখাপড়া শিখতে স্কুলে গেছে , সেখানে কে তাকে সাহায্য করবে ? বাংলার জটিল দলা পাকানো যুক্তবর্ণ শিখতে গিয়ে শিশুরা অবশ্যই এমনি ড্রপআউট হয় ইংরেজি মাধ্যমে পড়া একটি ভালো ছাত্রের আক্ষেপে মূল সুরটি ধরা পড়েছে - - " উঃ , বাংলাটা কী কঠিন ! " স্কুলছুট বা শিক্ষাছাড় তথা ড্রপআউটের একটি কারণ হয়ে আছে বাংলা যুক্তবর্ণ অবঙ্গভাষী বা বিদেশিদের কথা এপ্রসঙ্গে মনে রাখলে ব্যাপারটি যে আরও কত বিরাগজনক ( repelling ) তা সহজে বোঝা যাবে মাতৃভাষায় যার যত দখল কম তার মেধা বা প্রতিভার বিকাশ ততো সংকুচিত হয় বাংলাভাষা যেহেতু সঠিক জীবিকা দিতে পারে না , তাই সম্পন্ন পরিবারের শিশুরা ইংরেজিমাধ্যম স্কুলে প্রেরিত হয় যাতে তার জীবিকার ক্ষেত্র সুবিস্তৃত হয় ইংরজি সে শিখুক , মাতৃভাষার মতো করেই শিখুক , কিন্তু মাতৃভাষার দখল পুরোপুরি থাকা দরকার তবে তার মেধা বা প্রতিভার সঠিক বিকাশ হবে মাতৃভাষায় মনের ভাব যেরকম করে প্রকাশ করা যায় , তা অন্য ভাষায় করা যায় না অন্য ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করতে হলে প্রথমে মাতৃভাষায় বিষটি নিয়ে মনে মনে বক্তব্য গুছিয়ে নিয়ে মানসিভাবে তা সেই বিদেশি ভাষার তাৎক্ষণিক অনুবাদ করে নিয়ে প্রকাশ করতে হয় তা অতি তাৎক্ষণিক ( instant ) হতে পারে , সেজন্য হয়তো মনে হতে পারে যে , তা বিদেশি ভাষাতেই সরাসরি বলা হল , কিন্তু মনে মনে মানসিক অনুবাদ হতেই থাকে মনে মনে না গুছিয়ে কিছু বলা যায় না , মনের " ভাব " মাতৃভাষায় প্রকাশ মানেও তো তা " ভাষায় " অনুদিত হচ্ছে - - ' ভাব ' ভাষায় অনুদিত হচ্ছে শিশুরা ভাব গোছাতে পারে না বলেই অসংলগ্ন কথা বলে যতই দিন যায় , বয়স বাড়ে - - মাতৃভাষায় দক্ষতা বাড়ে , ততোই শিশু তার কথা গুছিয়ে বলতে পারে পর - ভাষায় বা বিদেশি ভাষায় মানুষ চিরকাল শিশু , তথা শিক্ষার্থী থেকে যায় এই ' ভাব ' গোছানো মানে তা অতি তাৎক্ষণিক ' মুখের ভাষায় ' অনুদিত হওয়া - - তা সে মাতৃভাষায় হলেও ! মাতৃভাষায় যার যত দক্ষতা , যার যত অনুশীলন সে ততো সুচারুভাবে তার মনের ' ভাব ' প্রকাশে সফল হবে যদিও মাতৃভাষা হলেই সকলকিছু সুন্দরভাবে প্রকাশ করা যায় না , মাতৃভাষাও গভীরভাবে অনুশীলন করা দরকার সাহিত্য যাঁরা রচনা করেন , তাঁরা সকলে সমান সফল নন , এর কারণও সেই একই , কেউ সুন্দরভাবে তা প্রকাশ করতে পারেন , কেউ সুন্দরতরভাবে তা পারেন হাত , পা , আম , জাম কাঁঠাল , বলতে পারলেই সব ভাব প্রকাশ করা যায় না - - বিমূর্ত ভাব প্রকাশ করা যায় না সকল ভাষায় থাকে শব্দের তিন স্তর ( ১ ) মূর্ত শব্দ - - হাত , পা , আম , জাম কাঁঠাল , ( ২ ) অর্ধমূর্ত শব্দ - - দাদা , কাকা , বাবা , মা , পিসি , মাসি , মেসো , নতুনদাদা , ( ৩ ) বিমূর্ত শব্দ - - স্নেহ , ভালোবাসা , দয়া , উচ্ছ্বাস , গরিব , তেজ ইত্যাদি ভাষা যে - যত অনুশীলন করবে সে ততো বিমূর্ত শব্দে সমৃদ্ধ হবে , এবং ততোই সে মনের ভাবসমূহ প্রকাশে দক্ষ হবে যে ভাষায় বিমূর্ত শব্দ যত বেশি , সে ভাষা ততো সমৃদ্ধ অনেক ইংরেজি শব্দের যেমন বাংলা হয় না , তা ইংরেজি করেই প্রকাশ করা সহজ , তেমনি মাতৃভাষার অনেক ভাব ইংরেজি করে বলা খুব কঠিন , অনুবাদ করে তা মোটামুটি কাছাকাছি করা সম্ভব এজন্য কবিতার সঠিক অনুবাদ হয় না , যেটা হয় সেটা মোটামুটি ভাবানুবাদ এমনকি তেমন বৈভবসম্পন্ন গদ্য হলেও তার সঠিক অনুবাদ করা কঠিন রবীন্দ্রনাথের " বাংলাভাষা - পরিচয় " বইটি কম বয়স্ক তরুণদের জন্য রচিত , তার ভাষাও বেশ সরল , কিন্তু ঠিক যেন তা সমুদ্র - বেলাভূমির মতো , জলে বহু দূর গেলেও হাঁটু ডোবে না , কিন্তু এগোতে এগোতে একটু একটু করে এক সময়ে আর তল পাওয়া যায় না সেখানে সুচারু অনুবাদ হবে কেমন করে ? কোন একটি বিশেষ শব্দ নয় , সামগ্রিক ভাবটি যেন চেতনাকে মোহমুগ্ধ করে রাখে বাংলা যুক্তবর্ণের সূত্র হবে দুটি ( ১ ) c1C2 ( ২ ) c1c1C2 . এখানে c বা C হল consonant তথা ব্যঞ্জনবর্ণ c1 হল ছোট আয়তনের বর্ণ , আর C2 হল বড় আয়তনের বর্ণ প্রথম সূত্রটিতে বোঝানো হচ্ছে দুই বর্ণের মিলন , তার প্রথমটি ছোট মাপের হরফ , আর দ্বিতীয়টি বড় মাপের হরফ এবং দ্বিতীয় সূত্রটিতে বোঝানো হচ্ছে তিন বর্ণের মিলন , তার প্রথম দুটি ছোট মাপের হরফ , আর শেষেরটি বড় মাপের হরফ এখানে ইংরেজিতে মাপটি ঠিক যেমন গঠনের , বাংলায় যুক্তবর্ণের হরফ যোজনাও ঠিক তেমনি ধরনের হবে ইংরেজি হরফে মাত্রা নেই , বাংলা হরফে মাত্রা আছে , এখানে বাংলায় ছোট বড় মাপের দুটি হরফই পাশাপাশি বসবে এবং দুটির মাত্রাই একই রেখায় হবে
Download XML • Download text