ben-32
ben-32
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
এই দেশের মানুষকে খতম করার চেষ্টা চলছে - বাঙালিরা বুঝেসুঝে কাজ করবে । প্রত্যেক গ্রামে , প্রত্যেক মহল্লায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তুলুন এবং আমাদের যা কিছু আছে , তাই নিয়ে প্রস্তুত থাকুন । রক্ত যখন দিয়েছি , রক্ত আরো দেবো । এই দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ । এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম , এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম । জয় বাংলা ।
তবে আপনার দেয়া গেমসটা আজও খেলা হয় নাই । দেইখেই খেলতে ইচ্ছে করতেছে । পারলে এজ অফ পাইরেটস : ক্যারিবিয়ান টেলস খেলে দেখবেন । অসাধারণ গেমপ্লের সাথে গ্রাফিক্স ও দারুন ।
একটি অত্যাধুনিক কম্পিউটার প্রোগ্রামের সঙ্গে সমন্বয় করার পর ওই ১১ জন রোগীর রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে চলে আসে । তাদের কেউই হাইপোগ্লাইসেমিয়ায় আক্রান্ত হয়নি ।
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » অপারেটিং সিস্টেম » লিনাক্স » হলিউড ব্লকবাস্টার সিনেমা তৈরীতে লিনাক্স ব্যবহৃত হয় !
কী কথা গাধার সনে , জানতে হলে প্রভূত আনন্দদায়ী স্লাইড শো দেখে নিন ।
এদের প্রিন্ট মিডিয়াতে দেওয়া , বিজ্ঞাপনটি দেখলে বুঝবেন এদের রুচি
জাতীয় পরিচয় পত্র : জাতীয় পরিচয় পত্র এবং জনসাধারণের ওপর কর্তৃপক্ষীয় নজরদারী নিয়ে New Age এ ছাপানো রেহনুমা আহমেদের লেখা : এখানে । সেইসাথে প্রাসঙ্গিক আলোচনা হিসেবে দেখুন : এখানে এবং এখানে ।
ইলিয়াস খান দেশের নিরাপত্তা হেফাজতে এখন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেই চলেছে । মানবাধিকার সংগঠন ' অধিকার ' - এর রিপোর্ট অনুযায়ী , গত ছয় মাসে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে নিহত ৬১ জনের মধ্যে ১৩ জন মারা গেছেন নিরাপত্তা হেফাজতে থাকাকালে । এছাড়া অর্থের জন্য সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন , চুরি , ডাকাতি , ছিনতাই , ভূমি দখল , লুটপাট , মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ ও চাঁদাবাজির ঘটনার সঙ্গে র্যাব - পুলিশের সদস্যরা জড়িয়ে পড়ার ঘটনা ঘটেছে বলে মানবাধিকার সংগঠন প্রতিবেদন প্রকাশ করছে । এতে সারাদেশে মারাত্মক ইমেজ সঙ্কটে পড়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী । মানবাধিকার সংগঠন অধিকার জানিয়েছে , গত ছয় মাসে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে ৬১ জন নিহত হয়েছেন । এদের মধ্যে র্যাবের হাতে ২৯ জন , পুলিশের হাতে ২৫ জন এবং র্যাব - পুলিশের যৌথ অভিযানে ৪ জন মারা যান । এই ৬১ জনের মধ্যে ১৩ জন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হেফাজতে থাকাকালে মারা গেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে । এ সময়ে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ক্রসফায়ারে ৫২ জন মারা গেছেন । এর মধ্যে র্যাবের হাতে ২৭ জন , পুলিশের হাতে ১৮ জন , র্যাব - পুলিশের যৌথ অভিযানে ৪ জন এবং ৩ জন র্যাব - কোস্টগার্ডের যৌথ অভিযানে নিহত হয়েছেন । এসময় মোট ১২ জন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নির্যাতনে নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে । এদের মধ্যে র্যাব হেফাজতে ২ জন এবং পুলিশের নির্যাতনে ১০ জন নিহত হয়েছেন । গত ৬ মাসে জেলহাজতেও ৩৮ জন মারা যান । এদের মধ্যে ২ জন মারা যান কোর্ট হাজতে এবং ২ জন র্যাব হেফাজতে । একটি মানবাধিকার সংগঠনের তথ্যানুযায়ী , এ সরকারের গত ৬ মাসে ৬৬ জন এবং গত ১৭ মাসে ১৩৭ জনকে র্যাব - পুলিশ হত্যা করেছে । রাজধানীতেও সম্প্রতি ৩ জনকে ধরে নিয়ে পুলিশ হত্যা করেছে । আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ায় দেশের মানুষের জীবন ও সম্পদ বিপন্ন হয়ে পড়েছে । এদিকে গত দেড় বছরে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা দেশব্যাপী সংঘর্ষ ও সহিংসতা ঘটালেও পুলিশ - র্যাব নীরব ভূমিকা পালন করে । উচ্ছৃঙ্খল ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও আটকের খবর তেমন পাওয়া যায় না । অভিযোগ আছে যে , সম্প্রতি রাজধানীর দারুস সালাম এলাকায় শিশুপুত্রের সামনেই মজিবর রহমান ( ৪৫ ) নামের এক ব্যক্তিকে মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে আটক করে পুলিশ । পরদিন তার লাশ তুরাগ নদীতে পাওয়া যায় । এর আগে গুলশানের বাসা থেকে ব্যবসায়ী মিজানুর রহমানকে ( ৪২ ) আটক করে পুলিশ । পরিবারের অভিযোগ , থানা হেফাজতে দু ' দিন রাখার পর ঘুষ না দেয়ায় পুলিশ তাকে হত্যা করেছে । অন্যদিকে ছিনতাইকালে পুলিশের হাতে তিনি নিহত হন বলে দাবি করেছে গুলশান থানা পুলিশ । এছাড়া রমনা থানা হেফাজতে অটোরিকশা চালক বাবুল গাজী ( ৪০ ) নিহত হন । তার স্ত্রী সুভা আক্তার অভিযোগ করেন , ঘুষ না পেয়ে থানার এক এসআই তাকে পিটিয়ে মেরেছে । এর আগে গত ৯ মার্চ রমনা থানায় গাড়ি চুরির মামলায় আটক জাকির হোসেন ( ৪৫ ) মারা যান । শুধু হত্যাকাণ্ডই নয় , আরও নানা ধরনের অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে র্যাব - পুলিশ । গত ১৯ ডিসেম্বর ৩টি চোরাই গাড়িসহ পুলিশের সিলেট ডিআইজি অফিসের হাবিলদার তাজুল ইসলামকে সিলেট থেকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ । তিনি নজরুল ইসলাম নাম ব্যবহার করে নিজেকে সার্জেন্ট পরিচয় দিয়ে চোরাই গাড়ি বিক্রি করতেন । এর আগে গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর ১৬ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের সময় আদাবর থানার এএসআই মাইনুল হক গ্রেফতার হন । তার সঙ্গে থাকা অন্য দুই পুলিশ সদস্য পালিয়ে যান । পালিয়ে যাওয়া পুলিশ সদস্যরা হলেন রাজধানীর কোতোয়ালি থানার এসআই রওশন জামান ও ঢাকা ডিবির কনস্টেবল সাজু । গত বছরের ৭ ডিসেম্বর মতিঝিলে পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে পৌনে ১২ লাখ টাকা ছিনতাই হয় । দুপুর ২টার দিকে মতিঝিল টিঅ্যান্ডটি স্কুল অ্যান্ড কলেজের কাছে শত শত পথচারীর সামনে এ ঘটনা ঘটে । বাড্ডা থানার এসআই তানভীর আহম্মদ ও এএসআই মিজান গত ১১ নভেম্বর রাতে গফুর হাওলাদার নামে এক মুক্তিযোদ্ধাকে তার বাসা থেকে ধরে নিয়ে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে পাঁচ হাজার টাকা আদায় করে ছেড়ে দেন । পরে তিনি এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দফতরের সিকিউরিটি সেলে লিখিত অভিযোগ করেন । এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই পুলিশ মুক্তিযোদ্ধা গফুর হাওলাদারের ছেলে রাসেলকে ধরে থানায় নিয়ে গিয়ে নির্যাতন চালায় । গত ২৩ নভেম্বর রাজধানীর দারুস সালাম থানার এসআই হেকমত আলী স্থানীয় ব্যবসায়ী মেহেদী হাসানকে তার বাসা থেকে ধরে দু ' লাখ টাকা দাবি করেন । টাকা না দেয়ায় তাকে একটি হত্যা মামলায় পরদিন আদালতে হাজির করে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন চালানো হয় । পরে মেহেদির স্ত্রী নার্গিস এসআই হেকমত আলী ও ওসি মোস্তাক আহম্মেদকে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে তার স্বামীকে পুলিশের হয়রানি থেকে রক্ষা করেন । র্যাব - পুলিশ কর্তৃক আটকের পর নিখোঁজ বা গুপ্তহত্যা নিয়ে সারাদেশের সর্বমহলে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে । সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয় দিয়ে আটকের পর অনেকের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না এবং পরে কারও কারও লাশ উদ্ধার হচ্ছে । ভিকটিমদের পরিবারগুলো দাবি করেছে যে , আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাই তাদের আটক করে নিয়ে গেছে । পরে অনেকের লাশও উদ্ধার হয়েছে । বিএনপি নেতা চৌধুরী আলম র্যাব কর্তৃক গত ২৫ জুন আটকের পর হতে নিখোঁজ রয়েছেন । তার পরিবার থেকে সরকারসহ নানা মহলে যোগাযোগ করেও কোনো খবর আজও পাওয়া যায়নি । গত ২৭ এপ্রিল মিজানুর রহমান সুমন নামের এক ব্যবসায়ীকে সাদা পোশাকধারী র্যাব সদস্যরা গাইবান্ধার মহিমাগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করে ঢাকায় নিয়ে আসে । এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন । সুমনের স্ত্রী সুরভী আক্তার গত ৩০ এপ্রিল ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন , র্যাবের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে র্যাব কার্যালয়সহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করেও সুমনের কোনো হদিস পাননি তারা । গত ১৯ মার্চ র্যাব - ৫ - এর সদস্যরা ঠাকুরগাঁও সালন্দার নওলাপাড়ার কাঠ ব্যবসায়ী মো . আকবর আলী সরদার ( ২৮ ) এবং একই গ্রামের বিপিন চন্দ্র সরকারকে ( ৩৬ ) সালন্দার বিশ্ব ইসলামী মিশন মসজিদের সামনের রাস্তা থেকে আটক করে নিয়ে যায় । ২০ মার্চ বিপিন সরকারকে র্যাব ছেড়ে দিলেও আকবরের কোনো খোঁজ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি । আকবরের পরিবারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে ঠাকুরগাঁও থানায় জিডি বা মামলা করতে চাইলে থানা পুলিশ এর কোনোটাই গ্রহণ করেনি । পরে আকবরের পরিবার ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপারের মাধ্যমে র্যাব - ৫ - এর কাছে আকবরের খোঁজ করলে তারা আকবরের আটকের বিষয়টি অস্বীকার করে । গত ১৯ ফেব্রুয়ারি র্যাব সদস্য পরিচয়ে কতিপয় ব্যক্তি গাজীপুরের কাপাসিয়ার ফল বিক্রেতা মো . সেলিমকে ধরে নিয়ে যায় । তার পরিবারের অভিযোগ , র্যাব - ৪ - এর একটি দল সেলিমকে তার দু ' বন্ধু মইনুল ইসলাম ও মোহাম্মদ আলীসহ গ্রেফতার করে । মইনুল ইসলাম ও মোহাম্মদ আলীকে গ্রেফতারের বিষয়টি র্যাব - ৪ স্বীকার করলেও মো . সেলিমের কথা অস্বীকার করে । র্যাব মইনুল ইসলামকে ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন মানিকদী এলাকার ছাত্রলীগ নেতা ফারুক হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে ক্যান্টনমেন্ট থানায় সোপর্দ করে এবং মোহাম্মদ আলীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেয় । কিন্তু ঘটনার পর থেকে সেলিম নিখোঁজ রয়েছেন । পুলিশ হেফাজতে অব্যাহতভাবে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছেই । প্রতিটি মৃত্যুর ঘটনায়ই নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে , পুলিশ তাদের হত্যা করেছে । কিন্তু প্রতিটি ক্ষেত্রেই তা পুলিশ অস্বীকার করে আসছে । ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার একেএম শহীদুল হক সাংবাদিকদের বলেছেন , পত্রিকায় যা লেখা হয় , তা বানোয়াটও হতে পারে । আর পুলিশ কাউকে ধরলেই সে ভালো হয়ে যায় । পুলিশ কর্তৃক শেষ ৩টি হত্যার অভিযোগ সম্পর্কে পুলিশ কমিশনার সাংবাদিকদের বলেছেন , এ তিনটি ঘটনাই বিচ্ছিন্ন । তবে এতে পুলিশের কোনো সম্পৃক্ততা আছে কিনা , তা তদন্ত করে দেখা হবে । এদিকে প্রতিটি ঘটনায় পুলিশ তদন্ত কমিটি গঠন করলেও এ কমিটির ওপর আস্থা নেই নিহতদের স্বজনদের । মৃত মজিবরের ভাই বলেছেন , পুলিশি তদন্তে আস্থা নেই । পুলিশ হেফাজতে হাজতির মৃত্যুর ঘটনায় সুরাহা চেয়ে সম্প্রতি বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি শেখ মো . জাকির হোসেন সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চে রিট আবেদন করে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ - এর পক্ষে অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান ও বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এলিনা খান । এ আবেদনের প্রেক্ষিতে পুলিশ হেফাজতে হাজতির মৃত্যুর ঘটনায় সরকারের প্রতি রুল জারি করেন হাইকোর্ট । হাজতির মৃত্যুর ঘটনায় অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেয়া হবে না এবং পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু প্রতিরোধে কেন পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেয়া হবে না মর্মে স্বরাষ্ট্র সচিব , পুলিশের আইজি , ডিএমপি পুলিশ কমিশনারসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে তিন সপ্তাহের রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট এবং এ সমস্যার সমাধান ও সর্বজনীন রায় প্রদানের লক্ষ্যে আদালত ১১ আইনজীবীকে এমিকাস কিউরিও নিয়োগ দিয়েছেন । এরা হলেন : ব্যারিস্টার রফিক - উল হক , ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ , ব্যারিস্টার রোকনউদ্দিন মাহমুদ , ব্যারিস্টার আমীর - উল ইসলাম , ব্যারিস্টার ফিদা এম কামাল , ড . এম জহির , সিনিয়র অ্যাডভোকেট মাহমুদুল ইসলাম , আবদুল বাছেত মজুমদার , আবদুল মতিন খসরু , আনিসুল হক ও ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন । http : / / www . amardeshonline . com / pages / details / 2010 / 07 / 19 / 35308
এলাকাবাসী ও অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে , শিক্ষক - কর্মচারীরা আসেন আর - গল্প - গুজব করে সময় কাটিয়ে চলে যান । শিক্ষার্থী ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে এই বিদ্যালয়টি চলছে । কাগজে কলমে এ বিদ্যালয়ে ছাত্রী সংখ্যা ১৩৭ জন হলেও বাস্তবে সিকি পরিমাণ নেই । যেখানে শিক্ষার্থী নেই , সেখানে ক্লাস নেয়ার বালাই নেই । শিক্ষার্থীরা জানান , ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে ১০ জন , ৭ম শ্রেণীতে ছয় জন এবং ৮ম শ্রেণীতে তিন জন ছাত্রী আছে
লেখক বলেছেন : অনেক ধন্যবাদ জিসান ভাই । আপনার জন্যও শুভ কামনা
কিন্তু সমস্যাটা হলো অধিক মুনাফা লোভি কিছু সংখ্যক ব্যবসায়ী কাঁচা মৌসুমী ফল যেমন আম , কলা , পেঁপেঁ , নাশপাতি , কুল ও আপেলকে ক্যালসিয়াম কার্বাইড নামক বিষাক্ত কেমিক্যাল দিয়ে পাকায় । এই ক্যালসিয়াম কার্বাইড একটি সহজ লভ্য ও তুলনামূলকভাবে সস্তা কেমিক্যাল । ঈত্ুংঃধষষরহব কমপাউন্ড যা শিল্প কল কারখানায় সাধারণত : ব্যবহার হয়ে থাকে । দেখতে গাঢ় দূষর রং । অনেকটা রসুনের মত গন্ধ ছড়ায় । ইহা সাধারণত ষ্টীল জাতীয় পদার্থের ওয়েল্ডিং কাজে ব্যবহূত হয় । ব্যবসায়ীরা আম কিংবা অন্যান্য ফলকে সারিবদ্ধভাবে বসিয়ে ক্যালসিয়াম কার্বাইড ছোট ছোট খোলা পাত্রে মিশিয়ে সারি সারি করে বসিয়ে তার পর পলিথিন বিছিয়ে দেয় । এ বিষাক্ত কেমিক্যাল বাতাসে জলিয় বাষ্পের সংস্পর্শে আসলে এসিটাইলিন গ্যাস তৈরী হয় । এই গ্যাস ফল পাকাতে সাহায্য করে । ক্যালসিয়াম কার্বাইডে আর্সেনিক ও ফসফরাস জাতীয় রাসায়নিক পদার্থ থাকে । এসিটাইলিন গ্যাস স্নায়ুতন্ত্র তথা ব্রেইনের অক্সিজেন সরবরাহ কমিয়ে দেয় । আর্সেনিক , চর্ম , লিভার , কিডনি , ফুসফুস সহ মানব দেহে মারাত্মক ক্ষতি করে ।
মৌচাকে ঢিল এপ্রিল ৬ , ২০১১ @ ১০ : ৫৯ অপরাহ্ন
কোন লিংক দিবেন কি ? আমি যতগুলো পেয়েছি সবগুলোই ৩০০ - ৫০০ মেগাবাইটের মত । যা ডাউনলোড করা সম্ভব নয় । দুটো ডিভিডি কিনে আনলাম ৮০ টাকা দিয়ে । কিন্তু সেগুলোর মধ্যে যা আছে সেগুলোও চলছে না । বলছে লাইসেন্সড এক্সপায়ার্ড । আশি টাকাই জলে গেল ।
এ সময় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ জেলা শাখার সভাপতি অর্জুন ভৌমিক , সাধারণ সম্পাদক সুভাষ চন্দ্র রায় ও হিন্দু - বৌদ্ধ - খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিপেন চন্দ্র রায় প্রমুখ । বক্তারা বলেন , এ বিল পাসের মধ্য দিয়ে দেশের প্রায় আড়াই কোটি ধর্মীয় জাতিগত সংখ্যালঘুদের প্রতারিত করা হয়েছে । তারা অবিলম্বে বিল সংশোধন করে তাদের স্বীকৃতি দেয়ার দাবি জানান । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / সাখা / রাজ / ১৬ . ০৫ ঘ . )
চাকরিজীবীরা সন্তুষ্ট মনে চাকরি করে যাচ্ছে । ব্যবসায়ীরা এত শান্তিতে কোনদিন ব্যবসা করতে পারেননি । একটু অতীতের দিকে তাকালে স্মরণ করতে পারবেন । একদিকে ছিল হাওয়া ভবনের কমিশন ও ভাগ দেয়া , অপরদিকে তত্ত্বাবধায়কের সময় ছিল আতঙ্ক , মামলা , দেশ ছাড়া । অন্তত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সে আতঙ্কের পরিবেশ নেই । মুক্ত পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বিঘে্ন ব্যবসাবাণিজ্য করতে পারছেন । রপ্তানি বাণিজ্যে যা টার্গেট ছিল তার থেকে বেশি রপ্তানি হচ্ছে । বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে বরং , জমির অভাবে জায়গা দেয়া যাচ্ছে না । কাজেই সার্বিক দিক থেকে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে । মানুষের মনে স্বস্তি আছে ।
ধরুন আপনি একটি ডোমেইন কিনেছেন যার নাম 7wonders . com । স্বাভানিকভাবেই বলা যায় নামটি বেশ সুন্দর এবং অর্থবোধক । এই ডোমেইন এর প্রতি আকর্ষন আছে বিশ্বের অনেকের । তবে এখন যদি আপনি ডোমেইনটি ক্রয় করতে চান সেটি কিন্তু আর সম্ভব নয় । কেননা একই নামের ডোমেইন মাত্র একবার বিক্রি হয়ে থাকে । তবে এটি করা সম্ভব যে , বর্তমানে এই ডোমেইনটি যার কাছে আছে এবং সে যদি বিক্রি করতে রাজি থাকে তবে তার কাছ থেকে সংগ্রহ করা । একটি ডোমেইনের দাম মাত্র ১০ ডলার হলেও এই মূহূর্তে কিন্তু ডোমেইনটি ১০ ডলারে পাবেন না । অনেকটা বাংলাদেশের শেয়ার ব্যবসার মত যার দাম নির্ধারিত হবে চাহিদার ওপর ।
আসলে নজরুলের পূর্ণ মূল্যায়ন করা কারো দ্বারাই সম্ভব নয় । নিস্ফল আকিজুকি ছাড়া আমাদের আর কিছু করার নেই । নজরুল তোমাকে শ্রদ্ধা । আপনার হৃদয়ের কাছে দাড়ালাম . . . . . . . . কি দেবেন ভরিয়া অঞ্জলি ?
য়োশিকির কথা আজও শেষ হলো না । পরের আসরেও থাকবে তাঁর কথা , তাঁর সংগীত । আপনারা যদি আরও সুন্দর সুন্দর সংগীত শুনতে চান , তাহলে প্রতি বুধবারের সংগীতানুষ্ঠান শুনুন । আর চিঠি লিখুন আমাদেরকে । আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ । আবার দেখা হবে ।
ওয়াচডগ , বুঝতে পারি আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের চেয়ে অনেক বেশি , অনেক বেশি অনিয়ম দেখে আপনি চরম নিরাশ | কিন্তু তারপরেও বলি , দেশের যে একবারে উন্নতি হচ্ছে না তা কিন্তু না | চাচা চৌধুরী ঠিকই বলেছেন , প্রতিবছর অনেক মানুষ সুন্দরবন দেখে আসছে নির্বিঘ্নে | পর্যটকরা দল বেধে যাচ্ছেন , আনন্দ করছেন | আপনি আমি ভোট দিলে যেই একটা ইমপ্রুভমেন্ট হবে সেটা হচ্ছে কনসারভেশন টা বাড়বে | The harm to the ecology of the Sundarbans that has already been done cannot be undone . But further damages can possibly be reduced , if not prevented . মোদ্দা কথা হলো , জনমতটা শক্তিশালী হবে | এতে খুব হয়ত কাজ হবে না , তবে কিছুটা হয়ত হবে | সেই জনমতটা শক্তিশালী করতে নাহয় আমরা একটা ক্লিক করলাম ? বেশি কিছু তো আশা করা হচ্ছে না |
২০ সেপ্টেম্বর গ্রাউন্ড জিরোতে ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বহুল আলোচিত ঐ মসজিদের প্রস্তাবিত স্থানে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলন থেকে ঘোষণা দেয়া হয় যে , অক্টোবরের ২২ থেকে ২৪ তারিখ পর্যনত্ম যুক্তরাষ্ট্রের ২ সহস্রাধিক মসজিদের দরজা খোলা থাকবে । মসজিদ কমিটি এবং মুসলিম সংগঠনসমূহের নেতৃবৃন্দ , ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে ব্যাপক ধারণা রয়েছে এমন স্কলারবৃন্দ মসজিদে অবস্থান করবেন এবং আগত সকলকে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে অবহিত করবেন । সংবাদ সম্মেলন থেকে আরো বলা হয় , বর্তমানে বিরাটসংখ্যক আমেরিকান দারিদ্র্যসীমার নীচে বাস করছেন - সে সমস্যাকে গুরুত্ব না দিয়ে মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনাকে রাজনীতিকরা অধিক গুরুত্ব দিয়ে সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টির মাধ্যমে ধর্মীয় সম্প্রীতির বন্ধনকে ব্যাহত এবং যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান প্রদত্ত অধিকার থেকে বড় একটি সম্প্রদায়ের মানুষকে বঞ্চিত করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে । সংবাদ সম্মেলন থেকে বলা হয় , সংলাপ সপ্তাহে প্রতিটি মসজিদ থেকে ক্ষুধার্তদের মাঝে রান্না করা খাবার পরিবেশন করা হবে । মানুষে মানুষে কোন ভেদাভেদ নেই - ইসলামের এ মন্ত্রকে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের জানিয়ে দেয়া হবে । তারা আরো বলেন , আমরা মুসলিম হলেও আমরা আমেরিকান , আমেরিকার সবকিছু ভোগের অধিকার আমাদের রয়েছে । এ অধিকার থেকে কেউ কাউকে বঞ্চিত করতে পারেন না । রাজনৈতিক কারণে মুসলিম - আমেরিকানদের সম্পর্কে সাম্প্রতিক সময়ে যে সব মনত্মব্য করা হয়েছে তা আমেরিকার চেতনা ও মূল্যবোধের পরিপন্থি বলেও উল্লেখ করা হয় সংবাদ সম্মেলনে । উল্লেখ্য যে , ১৯ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক সিটির কুইন্সে ন্যাশনাল ইসলামিক লিডারদের বিশেষ একটি সম্মেলনে গৃহিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ্রাউন্ড জিরোর সন্নিকটে এ সংবাদ সম্মেলন হলো । যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রধান সকল মিডিয়া এ সংবাদ সম্মেলন কভার করেছে এবং রেডিও - টিভিতে তা গুরুত্বের সাথে প্রচার হচ্ছে । প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে , যুক্তরাষ্ট্রের মুসলমানদের অধিকার ও মর্যাদা নিয়ে কর্মরত জাতীয়ভিত্তিক সংগঠনগুলোর সম্মিলিত উদ্যোগে এটাই ছিল প্রথম সংবাদ সম্মেলন । সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন এবং বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন কাউন্সিল অন আমেরিকান ইসলামিক রিলেশন্সর নির্বাহী পরিচালক নিহাদ আওয়াদ , ইসলামিক সার্কেল অব নর্থ আমেরিকার ( ইকনা ) প্রেসিডেন্ট ড . জাহিদ বুখারী , মুসলিম আমেরিকান সোসাইটির জাস্টিস এন্ড পীচ ফেডারেশনের নির্বাহী পরিচালক ইমাম মাহদী ব্রে , নিউইয়র্কস্থ ইসলামিক লিডারশিপ কাউন্সিলের প্রধান আলামিন আব্দুল লতিফ । সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক সোসাইটি অব নর্থ আমেরিকা ( ইসনা ) র প্রেসিডেন্ট ইমাম মোহাম্মদ মজিদ , মুসলিম আমেরিকান সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ড . আহমেদ ইলবেন্ডারী , ইসলামিক ফিকাহ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ড . মুজাম্মিল সিদ্দিকী , নর্থ আমেরিকা ইমাম ফেডারেশনের চেয়ারম্যান আল তায়েব আব্দুল ইয়েমেন , মুসলিম পাবলিক এফেয়ার্স কাউন্সিলের পরিচালক হ্যারিস তারিন , আমেরিকান মুসলিম টাস্কফোর্সের নির্বাহী পরিচালক সেলিম আকতার , মুসলিম উইমেন ইন ইসলামের প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক আয়শা আল আদাইয়া এবং বৃহত্তর শিকাগোস্থ কাউন্সিল অব ইসলামিক অর্গানাইজেশনের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ নাসির ।
তোমায় দেখি না , তুমি কিসে ঢাকা ? মহাকাশে বিরহের অবয়ব আঁকা , তুমি নাই - তুমি নাই , নির্জন অলি - গলি !
ড মোঃ আনোয়ার হোসেন এর স্মৃতিচারণে অনেক অজানা তথ্যের সাথে প্রথমবারের মতো পরিচয় ঘটছে । ১৯৬০ সালেই কর্নেল তাহের যে ভবিষ্যতের সম্ভাব্য গেরিলা মুক্তিযুদ্ধের কথা ভাবতে পেরেছিলেন , এবং ভেবেই যে শুধু ক্ষান্ত দেননি - নিজে উদ্যোগী হয়ে সে বিষয়ে সর্বোচ্চ প্রশিক্ষণ লাভের উচ্চাভিলাষ থেকে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে এলিট কমান্ডো প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছিলেন - এই তথ্যটি জানা ছিল না । কর্নেল তাহের এর জীবন এবং রাজনীতির সার্বিক মূল্যায়ন তাঁর সামরিক প্রস্তুতি এবং প্রশিক্ষণ এর ঘটনাগুলো বিবেচনায় না আনলে অসম্পূর্ণই থেকে যেতো হয়তো ।
" আমি রাইতে আছিলাম না । আছিল আমার বউ আর পোলা মাইয়া । অহন দেহেন সব ফকফকা । কেউ নাই । আমার মানিকগো কোন চিহ্ন নাই । " রিক্সাওয়ালা বাচ্চুমিয়ার অভিব্যক্তি দেখে কারো বুঝার উপায় নেই , তার . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ হামিদুর রহমান ( ফেব্রুয়ারি ২ , ১৯৫৩ - অক্টোবর ২৮ , ১৯৭১ ) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা । যুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করে । মাত্র ১৮ বছর বয়সে শহীদ হওয়া হামিদুর রহমান সাত জন বীর শ্রেষ্ঠ পদকপ্রাপ্ত শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ । মোহাম্মদ হামিদুর রহমান ১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি যশোরের মহেশপুর উপজেলার খোরদা খালিশপুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন । তাঁর পিতা আব্বাস আলী মন্ডল , মাতা মোসাম্মাৎ কায়সুন্নেসা । শৈশবে তিনি খালিশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পরবর্তীকালে স্থানীয় নাইট স্কুলে সামান্য লেখাপড়া করেন । ১৯৭১ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে যোগদান করেন । যোগদানের পরই চট্টগ্রামের সেনানিবাসে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে প্রশিক্ষণের জন্য যান । ২৫শে মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে চাকরীস্থল থেকে নিজ গ্রামে চলে আসেন । বাড়ীতে একদিন থেকে পরদিনই মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য চলে যান সিলেট জেলার শ্রীমঙ্গল থানার ধলই চা বাগানের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত ধলই বর্ডার আউটপোস্টে । ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে হামিদুর রহমান ১ম ইস্টবেঙ্গলের সি কোম্পানির হয়ে ধলই সীমান্তের ফাঁড়ি দখল করার অভিযানে অংশ নেন । ভোর চারটায় মুক্তিবাহিনী লক্ষ্যস্থলের কাছে পৌছে অবস্থান নেয় । সামনে দু প্লাটুন ও পেছনে এক প্লাটুন সৈন্য অবস্থান নিয়ে অগ্রসর হতে থাকে শত্রু অভিমুখে । শত্রু অবস্থানের কাছাকাছি এলে একটি মাইন বিস্ফোরিত হয় । মুক্তিবাহিনী সীমান্ত ফাঁড়ির খুব কাছে পৌছে গেলেও ফাঁড়ির দক্ষিণ - পশ্চিম প্রান্ত হতে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর মেশিনগানের গুলিবর্ষণের জন্য আর অগ্রসর হতে পারছিলো না । অক্টোবরের ২৮ তারিখে ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও পাকিস্তান বাহিনীর ৩০এ ফ্রন্টিয়ার রেজিমেন্টের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ বাধে । ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১২৫ জন মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধে অংশ নেয় । মুক্তিবাহিনী পাকিস্তান বাহিনীর মেশিনগান পোস্টে গ্রেনেড হামলার সিদ্ধান্ত নেয় । গ্রেনেড ছোড়ার দায়িত্ব দেয়া হয় হামিদুর রহমানকে । তিনি পাহাড়ি খালের মধ্য দিয়ে বুকে হেঁটে গ্রেনেড নিয়ে আক্রমণ শুরু করেন । দুটি গ্রেনেড সফল ভাবে মেশিনগান পোস্টে আঘাত হানে , কিন্তু তার পরপরই হামিদুর রহমান গুলিবিদ্ধ হন । সে অবস্থাতেই তিনি মেশিনগান পোস্টে গিয়ে সেখানকার দুই জন পাকিস্তানী সৈন্যের সাথে হাতাহাতি যুদ্ধ শুরু করেন । এভাবে আক্রণের মাধ্যমে হামিদুর রহমান এক সময় মেশিনগান পোস্টকে অকার্যকর করে দিতে সক্ষম হন । এই সুযোগে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মুক্তিযোদ্ধারা বিপুল উদ্যমে এগিয়ে যান , এবং শত্রু পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাস্ত করে সীমানা ফাঁড়িটি দখল করতে সমর্থ হন । কিন্তু হামিদুর রহমান বিজয়ের স্বাদ আস্বাদন করতে পারেননি , ফাঁড়ি দখলের পরে মুক্তিযোদ্ধারা শহীদ হামিদুর রহমানের লাশ উদ্ধার করে । হামিদুর রহমানের মৃতদেহ সীমান্তের অল্প দূরে ভারতীয় ভূখন্ডে ত্রিপুরা রাজ্যের হাতিমেরছড়া গ্রামের স্থানীয় এক পরিবারের পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয় । নীচু স্থানে অবস্থিত কবরটি এক সময় পানির তলায় তলিয়ে যায় । ২০০৭ সালের ২৭শে অক্টোবর বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার হামিদুর রহমানের দেহ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় । সেই অনুযায়ী ২০০৭ সালের ১০ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ রাইফেলসের একটি দল ত্রিপুরা সীমান্তে হামিদুর রহমানের দেহাবশেষ গ্রহণ করে , এবং যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে কুমিল্লার বিবিরহাট সীমান্ত দিয়ে শহীদের দেহাবশেষ বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয় । ১১ই ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানকে ঢাকার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে সমাহিত করা হয় । সুত্রঃ ইন্টারনেট , উইকিপিডিয়া । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম
নানা আয়োজনে সারাদেশে পালিত হল আন্তর্জাতিক নারী দিবস
লেখক বলেছেন : আমি বুঝতে পারছিলাম তখন তাই তাড়াহুড়ো করে এই পোস্ট তৈরি করলাম , নাহলে হয়তো আরও দেরি হোত । এইজন্য ধন্যবাদ তোমাকে । সোহাটা থাকলে কি যে মজা পেত ! ! চলে আস একবার বেড়াতে . . . . .
অনুসন্ধানের ফলাফলঃ 40 • মোট 2 পাতা থেকে পাতা 1 •
তির্যক বলেছেন : ভাই আপনার কাছে আরো দারুন দারুন লিখা আশা করছি
এই প্যাকটি শুধুই লিনাক্স মিন্ট ৭ এক্স ৬৪ এডিশনের ব্যবহার উপযোগী করে তৈরী করা হয়েছে । মিন্ট ৭ মেইন এডিশন , ইউনিভার্সাল এডিশন , উবুন্টু ৯ . ০৪ অথবা পূর্বের বা পরবর্তী কোন রিলিজ কিংবা অন্য কোন ডিস্ট্রিবিউশনে ব্যবহারের জন্য নয় ।
লোকে বলত , ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে কখনও সূর্য অস্ত যায় না । মৃত্যু ঘটেছে সেই প্রবাদের । সাম্রাজ্য হারানোর পর ব্রিটিশ শাসকরা সারা পৃথিবীকে দেখাতে থাকে তাদের সংসদীয় গণতন্ত্র , গণতান্ত্রিক আভিজাত্য । বিশ্বের সংসদীয় গণতন্ত্রের মডেল হয়ে ওঠে দেশটি । স্বাধীনতার স্বাদ পাওয়া পুরনো সব উপনিবেশগুলি নিয়ে তারা গড়ে তোলে কমনওয়েলথ । গণতন্ত্রের দীক্ষা নিতে উদগ্রীব কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলি গণতান্ত্রিক হয়ে উঠতে না পারলেও ব্রিটেন ঠিকই হয়ে ওঠে অভিজাত গণতান্ত্রিক পুরোহিত ।
পরবর্তীতে ১৫৮২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি পোপ ত্রয়োদশ গ্রেগরি জুলিয়ান ক্যালেন্ডার সংশোধন করেন এবং নতুন একটি বর্ষপঞ্জি ঘোষণা করেন । একেই বলে গ্রেগোরিয়ান ক্যালেন্ডার বা গ্রেগোরিয়ান বর্ষপঞ্জি । এই সৌর ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বর্তমানে ইংরেজি মাস বা বছর গণনা করা হয় । আর তাই ১ জানুয়ারি এখন ইউরোপ , আমেরিকাসহ বিশ্বের আরো অনেক দেশে নববর্ষ হিসেবে পালন করা হয় ।
শাহবাগ থানার ওসি রেজাউল করিম জানান , ওই সংঘর্ষের পর ফারুকসহ নয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে । তাঁদের গতকাল আদালতেও পাঠানো হয় ।
ইকু বলেছেন : মাতাব্বরী করেন । দেখেন ফয়সাল শোভন এর লেখা
মেয়েদের জন্য যাতে গ্রামেই একটি স্কুল তৈরি হয় , সেই চেষ্টার শুরু তখন থেকেই । অবশেষে গ্রামের বধূর দান করা জমিতেই গড়ে উঠতে চলেছে সেই স্কুল । কেতুগ্রামের নিরোলে সোমবার দুপুরে তার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন বর্ধমানের অতিরিক্ত জেলাশাসক ( উন্নয়ন ) পূর্ণচন্দ্র শীট । ছিলেন সর্বশিক্ষা অভিযান প্রকল্পের আধিকারিক তুষারকান্তি পাঠকও । জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে , স্কুল তৈরির জন্য সর্বশিক্ষা অভিযান প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৮ লক্ষ টাকা ইতিমধ্যেই মঞ্জুর করা হয়েছে ।
প্রেম চাইনা ; ভালোবাসা চাই ; জুলিয়েটে , রজকিনী , রাধা , কিংবা সুফিয়া লরেন চাইনা ; সাদামাটা গেয়ো একটা মন চাই ।
১ ) এটা লারার ১৫৩ রানের এর ম্যাচ । রাত বোধহয় আড়াইটা বাজে । আমি টেস্ট দেখছি । লারার সবে সেঞ্চুরি হয়েছে । তার পার্টনার ওয়ালস । লাস্ট উইকেট । সামান্য কিছু রান দরকার জিততে । ৫০ এর মত হবে । ওয়ালস ব্যাটিং করতে পারে না এটা সবার জানা । তো লারা যখন ক্রিজে আসছে সে ২ / ৩ রান করে নিচ্ছে । কিন্তু ওয়ালস যখন ক্রিজে আসছে ওভারই মেডেন দিয়ে দিচ্ছে । পরের ওভারে লারা খেলবে সেই জন্য । আর যতবার ওয়ালস বলগুলো ঠিক মত ঠেকাতে পারছিল , দর্শক হাত তালি দিচ্ছিল । বল ঠেকানোর জন্য হাততালি । এই জিনিষ কোনদিন ওয়ানডেতে দেখা যাবে না ।
আমার বয়স যখন তিন বছর এবং আমার বড় বোনের বয়স যখন চার বছর তখন আমার মা - বাবার ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় । এরপর থেকে আমার জন্মদাতা , আমার মায়ের সঙ্গে আর কোন যোগাযোগ করেননি । আমার মায়ের বয়স তখন মাত্র ১৯ বছর । পুরোনো ঢাকার উর্দূ ভাষিত পরিবারের কন্যা আমার মা বাল্য বিবাহের শিকার ছিলেন না , ছিলেন অপরিণত
ওষুধ খাদ্যব্যবস্থা , ব্যায়াম , শিক্ষাসহ সব ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা মেনে চলা প্রত্যেক ডায়াবেটিসের রোগীর জন্য অপরিহার্য | এতে টাইপ - ২ ডায়াবেটিসের রোগীর প্রথম দিকে অনেকেরই শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে | মনে রাখতে হবে , ডায়াবেটিস একটি প্রগ্রেসিভ রোগ | সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সুগার নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেক ডায়াবেটিসের রোগীর ওষুধ সেবনের প্রয়োজন হয় | টাইপ - ১ রোগীদের বাঁচার জন্য ইনসুলিন অপরিহার্য |
পোষ্ট করেছেন : ১৬ টি মন্তব্য করেছেন : ৩৮ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ২ মাস ১১ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ১৫০১ বার
স্টাফ রিপোটার : দেশের কয়েকটি জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে । এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় মাদারীপুর , ফরিদপুর , রাজবাড়ী জেলার নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে । বন্যাকবলিত এসব এলাকায় দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট ।
দূর্ভিক্ষের একটা কালোছায়া পূর্ব বাংলার দিকে এগিয়ে আসছিল । সেটা তিনি উল্লেখে করেছিলেন । তবে সেন্সর সেটা কেটে বাদ দিয়ে দেয় । এতে করে তার বিবেক ভয়ানকভাবে নাড়া দেয় ।
কানাই মাষ্টার বলেছেন : জনিকা মাহমুদ বলেছেন : ধন্যবাদ সবাইকে । আমি ওর্য়াড এ লিখে আমার ব্লগে কপি , পেষ্ট করেছি । পরে এই ব্লগে তা আসছে না । যার দরুন এডিট করে এখানে নিতে পারছিনা । তাই লিঙ্কটা অ্যাড করতে হয়েছে । নতুন বিধায় এই ভুল ক্ষমাযোগ্য আশা করি । চেষ্টাতো করেছেন . . . . . অতএব শুভ ব্লগিং
ঢাকা , ৪ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : আগামী ৬ ও ৭ জুলাই বিএনপি - জামায়াতের টানা ৪৮ ঘণ্টা হরতাল প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই । ব্যবসায়ী নেতারা বলেছেন , সাম্প্রতিককালে ঘন ঘন হরতাল আহ্বান ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে । হরতাল অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার গতিকে হ্রাস করছে । তাই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে হরতাল প্রত্যাহার করুন । আজ সোমবার সংগঠনের মহাসচিব মীর শাহাবুদ্দিন মোহাম্মদ স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানানো হয় । বিবৃতিতে বলা হয় , বর্তমানে দেশের অর্থনীতি উচ্চ প্রবৃদ্ধিতে সব ধরনের ইতিবাচক লক্ষণ দেখা যাচ্ছে । এ সময় দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন । কিন্তু সম্প্রতি রাজনৈতিক সংঘাতে দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে । এতে দেশের ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন । ব্যবসায়ীরা সরকারি ও বিরোধী দলের উদ্দেশে বলেন , হানাহানির পথ বন্ধ করে আলোচনায় বসুন । এতে দেশের মানুষ ও অর্থনীতি রক্ষা পাবে । দলীয় স্বার্থের উর্ধ্বে উঠে জাতীয় স্বার্থের প্রতি নজর দিয়ে সমস্ত হানাহানির পথ পরিহার করুন । জাতির জন্য এ মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সাধারণ মানুষের স্বার্থ রক্ষা , দারিদ্র্য মুক্তি এবং সকলের কর্মসংস্থানের জন্য রাজনীতিবিদদের ইতিবাচক ভূমিকা । বিবৃতিতে বলা হয় , আর্থ - সামাজিক উন্নয়নের জন্য গণতন্ত্র চর্চা ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করার বিকল্প নেই । রাজনৈতিক মতপার্থক্য নিরসনের জন্যে ধ্বংসাত্মক হরতাল ও হানাহানির পথ নয় সর্বজনগ্রাহ্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতি অবলম্বনের আহ্বান জানান এফবিসিসিআই ' র ব্যবসায়ীরা । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমআর / এআই / ১৮ . ৫ঘ )
( ও পাড়ায় মাল্টিনিক নিয়ে যা ধুন্ধুমার শুরু হয়েছে তাতেই ভয় পেয়ে এই ক্লারিফিকেশন । রজ্জুতেও সর্পভ্রম হতে শুরু করেছে ! ! ! )
আমিও একসময় অন্ধের মত ছিলাম । একসময় বুঝতাম না মানুষে www ফোল্ডারে রেখে কি সব সার্ভার টার্ভার চালু করতে বলে । আমি ভাবতাম , সার্ভার আবার পাবো কোথায় ? সার্ভার কেনার মত পয়সা কি আমার বাপের আছে ?
বীরপুরুষ বলেছেন : আজ সকালে দেখলাম ব্লগার অর্ণব আর্ক মায়া সভ্যতা নিয়ে পোষ্ট দিয়েছেন
৪ ) টপ প্যানেলের বাম পাশে রাইট ক্লিক করুন " Main Menu " যুক্ত করুন এবং তারপাশে Gnome Global Menu Panel Applet যুক্ত করুন ।
পোষ্ট করেছেন : ১০ টি মন্তব্য করেছেন : ৮০ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ২ মাস ২ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ১৬০৫ বার
১ এপ্রিল রাজধানীর মিরপুরের নিজ ফ্ল্যাটে নূরজাহান বেগম ( ৭২ ) নামের এক বৃদ্ধাকে গলাকেটে হত্যা করা হয় । পুলিশ ফ্ল্যাটের বাথরুম থেকে তার লাশ উদ্ধার করে । ২১ মার্চ যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ মাতুয়াইলে দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ঢাকা জেলা প্রশাসকের বিচার শাখার সহকারী অফিসার সাজ্জাদ হোসেন খান জামাল ( ৫২ ) খুন হন । ৩১ মার্চ রাতে লালবাগের পলাশীর মোড় স্টাফ কোয়ার্টারের সামনে সোহেল মাহমুদ বিপ্লব ( ৩৫ ) নামে এক ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা । ৭ মার্চ কদমতলী এলাকার মোহাম্মদবাগ নামা শ্যামপুরের ওয়াসা পুকুরের পাশের একটি ডোবা থেকে ৩ জনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ । তাদের হাত - পা বেঁধে নৃশংসভাবে গলাকেটে হত্যা করা হয় । ১৮ মার্চ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে নারী ও পুরুষসহ পাঁচজনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ । সবুজবাগ , রমনা , মিরপুর ও যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে পৃথকভাবে মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয় । নিহতদের প্রত্যেকের পরিবারেরই অভিযোগ , ঘটনাগুলো হত্যাকাণ্ড ।
মইন : দৃষ্টি দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রধানত কিছু ব্যাসিক জিনিষ রয়েছে । কারো গাফিলতি আছে কিনা , কারো উস্কানি আছে কিনা , অবহেলা মানে বিদ্রোহের সময় কিংবা আগে গোয়েন্দা বিভাগের যে দায়দায়িত্ব ছিল সেটাতে গাফিলতি হয়েছে কিনা । তারা কেন বিষয়টাকে গুরুত্ব দিয়ে দেখে নাই । লিফলেট হওয়ার পরে তারা বসে থাকলো কেন ? তারা কি ৭ নভেম্বরের কথা জানে না , ৫ তারিখ সকালে লিফলেট বিতরণ হলো আর ৬ তারিখ যাওয়ার পর ৭ তারিখে বিদ্রোহ শুরু হয় । ইতিহাস পড়ে না কেউ । কোথাও মনে হয় কোনো মানসম্পন্ন লোক নাই ।
এর আগে অ্যানিমেশন তৈরি করতে ফটোসপে প্রথমে ডিজাইন করতাম তারপর তা ইমেজ রেডিতে গিয়ে ওপেন করে অ্যানিমেশন দিতাম । কিন্তু গিম্পের সাথে আলাদা আর কোন সফটওয়ার না থাকায় ভেবেছিলাম গিম্পে বোধহয় অ্যানিমেশন নেই । কিন্তু গুগলাতে . . .
তিন নম্বর কথা , কিছু ঝঞ্ঝাট করছিল । নিজে বুঝলাম কাল । ব্রডব্যান্ডে কাল গোলযোগ করছিল , এটা দিয়ে নেটে ঢুকতে গিয়ে । উদারহৃদয় বুড়িয়া - দেবাশিস এটা আমাকে আপাতত দান করে গেছে । সেই ঝঞ্ঝাট সমাধান করার প্রক্রিয়াটা এখানে লিখে রাখা যাক । ওটা যে কাজ করে তার প্রমাণ এই লেখাটা নিজেই , এটা লেখা হচ্ছে ওই ভাবে নেটিত হয়েই ।
সত্যি চিন্তার বিষয় ! গভীরভাবে পর্যবেক্ষন করে দেখা যাক শেষ পর্যন্ত ফলাফল কি দাঁড়ায় ! !
শিশিরের বিন্দু বলেছেন : পচা কবিতা ভালো লাগায় আমারও ভালো লাগছে । ভালো কবিতা ? আমার কাছে ? কয়েক জন্ম অপেক্ষা করতে হবে কিন্তু সে ধরজ্য কারই হবে না । সুতরাং এই আশা গুড়ে বালি হয়ে গেলো আপনার । আমার ব্লগ বাড়িতে স্বাগত । ভালো থাকবেন । শুভ রাত্রি ।
পাসওয়ার্ড দিন এবং রুট ইউজার হিসেবে নটিলাস উইনডোটি ব্যবহার করুন ।
তেলেঙ্গানা রাজ্যকে আলাদা করার দাবী কোন নতুন দাবী নয় , তা চলছে আজ পঞ্চাশ বছর ধরে . আর অনেকবারই পরিস্থিতি এতই তীক্ষ্ণ হয়েছে যে , এর পক্ষের ও বিপক্ষের লোকেদের মধ্যে লড়াইতে বহু শান্তিপ্রিয় মানুষেরই প্রাণ গিয়েছে .
বানিয়াচঙ্গে ইউনিয়ন পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
৯ মাসের এই সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জন্য বিশেষ গর্বের , এই মুক্তিযুদ্ধ ভারত বর্ষের যে কোন জাতির চেয়ে আমাদের আলাদা করেছে । আগেই বলেছি , ফকির সন্যাসীর বিদ্রোহ থেকে শুরু করে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ মূলত উপনিবেশ বিরোধী মুক্তিসংগ্রামের ধারাবাহিকতা স্বরূপ , যার মাধ্যমে আমরা নিজ ভুমি আর সত্ত্বার ওপর মালিকানা প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে যাচ্ছি । মুক্তিযুদ্ধ সাম্প্রতিকতা , আন্তর্জাতিক ভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং বাংলাদেশের সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে আবির্ভূত হওয়া ইত্যাদি বিচারে বাড়তি গুরুত্বের দাবিদার , এই বিষয়ে একমত প্রতিটা সচেতন বাংলাদেশী । কিন্তু এর বাইরেও মুক্তিযুদ্ধের অত্যন্ত প্রবল এবং গভীর প্রভাব আছে । আবার ফিরে যাই ফ্রাঞ্জ ফানোর কথায় । ফানোর মতে উপনিবেশের মানুষের সংগ্রাম , বি - উপনিবেশায়নের প্রক্রিয়া বরাবরি একটা সহিংশ বিষয় । উপনিবেশ যেহেতু একটা সহিংস বিষয় , তাই বি উপনিবেশায়নের প্রক্রিয়াটাও সহিংস হওয়া বাঞ্ছনীয় । ভারতবর্ষে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে নেতৃস্থানীয় মতবাদ মূলত অহিংশ মতবাদ । বিভিন্ন র্যা ডিকাল জাতীয়তাবাদী সহিংস আন্দোলন গড়ে না উঠলে অথবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ইউরোপকে নাড়িয়ে না দিলে এই অহিংস আন্দোলন আদৌ ব্রিটিশদের উৎখাত করতে সক্ষম হতো কি না তাতে সন্দেহ আছে । অহিংস এই আন্দোলন জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ছিল না কখনোই । হিংসার জবাবটা হিংসাতেই দিতে হয় , আগ্রাসনের জবাব প্রতিরোধে । বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সহিংসতার জবাব দিয়েছে সহিংসতার মধ্য দিয়ে । বিউপনিবেশিয়ানের প্রক্রিয়া হিসাবে এবং মালিকানা প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ তাই আমাদের সবচেয়ে বড় অর্জন , সবচেয়ে বড় সম্পদ ।
বিশ্বকাপ ২০১০ নিয়ে যখন সারা পৃথিবীর মানুষ উন্মাদনায় মাতাল , তখন আমাদের সবার প্রিয় ফায়ারফক্স ব্রাউজার ৩২ দলের মধ্যে প্রিয় দলটিকে জিতিয়ে দেবার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছে । আপনি সেই লড়াইয়ে অংশগ্রহণ করে জিতে নিতে পারেন একটি ' ফায়ারফক্স কাপ ' । সত্যিই তাই । এবার ফায়ারফক্স ব্যবহার করে নিজের পছন্দের দলকে সমর্থন করুন । কিভাবে ? ফায়ারফক্সকে পারসোনা দিয়ে সাজিয়ে তোলার পদ্ধতি আপনারা জানেন । এবার সেই পারসোনা দিয়েই ফায়ারফক্সকে বর্ণিল করে তুলুন পছন্দের দলের পতাকা দিয়ে । ফায়ারফক্স কাপ সাইটটিতে গেলেই প্রিয় দলের পতাকা পাবেন । নির্দিষ্ট পতাকার উপরে মাউস দিয়ে ক্লিক করলেই সেটা ফায়ারফক্সের ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে সেট হয়ে যাবে । আপনার পছন্দের দল যদি জিতে যায় , তাহলে আপনি পাবেন একটি " ফায়ারফক্স কাপ " । এ পর্যন্ত ৫০ এর বেশি সমর্থন যে দলগুলো পেয়েছে , সেই দলগুলোর পরিসংখ্যান নিচে দেয়া হলঃ এই FootieFox এডঅনটিও সেই সাথে ইনস্টল করে নিতে পারেন । # আপনার কম্পিউটারে ফায়ারফক্স ব্রাউজার ইনস্টল করা না থাকলে এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন । ( উপরের ছবিতে নমুনা হিসেবে আর্জেন্টিনার পতাকাটি ব্যবহার করা হয়েছে । এই ছবিটির মাধ্যমে নির্দিষ্ট কোন দলের প্রতি আমার পক্ষপাত প্রকাশ পায় না )
বেলতলার টাকলু বলেছেন : পুরান পোষ্ট হলেও দারুণ । সামুতে এটাকে প্রিয়তে রেখেছিলাম ।
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ । তাই বাংলাদেশের প্রাচীনতম যাতায়াত পথ হিসেবে গণ্য করা হয় নৌপথ বা জলপথকে । নৌপথের নদীপথ এবং সমুদ্রপথ উভয়ই সমান গুরুত্বপূর্ণ । নদিমাতৃক দেশ হিসেবে অভ্যন্তরীণ যাতায়াত ব্যবস্থায় নদীপথ গুরুত্বপূর্ণ , তবে বহির্বিশ্বের সাথে যাতায়াত ব্যবস্থায় সমুদ্রপথ ব্যবহৃত হয় । বাংলাদেশে প্রায় ৮৪০০ কিলোমিটার দীর্ঘ অভ্যন্তরীণ নাব্য জলপথ রয়েছে । এর মধ্যে ৫৪০০ কিলোমিটার সারা বছর নৌচলাচলের জন্য উন্মুক্ত রয়েছে । অবশিষ্ট প্রায় ৩০০০ কিলোমিটার শুধু বর্ষাকালে ব্যবহৃত হয় । সাধারণত দেশের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলের নদীগুলো নৌচলাচলের জন্য বেশি উপযোগী । এ অঞ্চলেই দেশের গুরুত্বপূর্ণ নদীবন্দরগুলো অবস্থিত : ঢাকা , নারায়ণগঞ্জ , চাঁদপুর , বরিশাল , ঝালকাঠি , খুলনা প্রভৃতি । নদীপথে চলাচলকারী যাত্রীদের মধ্যে অধিকাংশই ( ৯৪ % ) টাবুরী নৌকা , গয়না নৌকা ও লঞ্চে এবং বাকিরা ( ৬ % ) স্টীমারে যাতায়াত করেন । দেশের সমুদ্রপথ মূলত ব্যবসায় - বাণিজ্যের প্রয়োজনে ব্যবহৃত হয় । বাংলাদেশের প্রধান দুইটি সমুদ্র বন্দর চট্টগ্রাম এবং মংলা একাজে ব্যবহৃত হয় । [ ৩৭ ]
গত জামাত - বিএনপি জোটের শেষদিক থেকে শুরু করে বর্তমান অবধি র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটলিয়ন ( র্যাব ) এর বিচার বহির্ভুত হত্যাকাণ্ড নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলছে । সম্প্রতি লিমন নামের এক তরুন র্যাব কর্তৃক গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকে র্যাবের সমালোচনায় নতুন মাত্রা পেয়েছে । কেউ কেউ আশান্বিত হয়ে উঠেছেন যে , হয়তোবা এই ধাক্কায় র্যাবের বিলুপ্তিও ঘটে যেতে পারে । এ রকম আইন বহির্ভুত হত্যাকাণ্ড বা শাস্তি প্রদানকারী . . .
লেখক বলেছেন : ঘটনার একবারে মূলে আঘাত করিয়াছেন - - - কবিতার মূল্য আজ প্রেয়সী ও দেয় না ।
শুনতে অনেকটা রূপকথার মত শোনাবে । দুষ্ট সফটওয়ার কম্পানিগুলো
আগামী ১২ জুন তুরস্কে সংসদ নির্বাচন । আর মাত্র কয়েকদিন বাকী । নির্বাচনের মাঠ গরম । চলছে প্রার্থীদের জোর প্রচার - প্রচারণা । চলছে জল্পনা - কল্পনা । পত্রিকার পাতায় , টিভির পর্দায় , ওয়েব পোর্টালগুলোতে প্রতিদিনই থাকছে নির্বাচনের খবর । থাকছে বিতর্ক অনুষ্ঠান । চা - কফির দোকানগুলোতেও জমে উঠছে নির্বাচনী আলোচনা । দেশি বিদেশী প্রচার মাধ্যমগুলো বিশেষ প্রতিবেদন প্রচার করছে কয়েকদিন ধরেই । প্রতিদিনই নতুন নতুন পরিসংখ্যান আসছে । প্রায় সব পরিসংখ্যানেই দেখা যাচ্ছে যে ক্ষমতাসীন আক পার্টি ( AK Parti ) আবারো ক্ষমতায় আসবে । তবে প্রধান বিরোধী দল প্রজাতন্ত্রী আওয়ামী পার্টি CHP ( জেহেপে ) ও যে এ নির্বাচনে ভোট বেশী পাবে তাতে সন্দেই নেই । সব দলই নতুন নতুন উন্নয়ন প্রকল্প , নতুন নতুন ওয়াদা দিচ্ছে । তবে সবচেয়ে বেশী উন্নয়ন প্রকল্প দিচ্ছে ক্ষমতাসীন দল ।
বিজ্ঞাপনটা যারা শেয়ার করেছে তারাই নামের সাথে স্যার জুড়ে দিয়েছে । এখানে স্যার কোনো বিশেষ উপাধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়নি ।
তোমাকে জানাবার কোন ভাষা আমার জানা নেই । তোমাকে বুঝাবার কোন সাধ্য আমার নেই । তুমি মহান তুমিই তামাম জাহানের মালিক । তোমা থেকে পালাবার কি সাধ্য আছে আমার । আমায় পাপের নেশায় যখন গ্রাস করে , তুমি তো পারতে আমায় হাতছানি দিতে ? কেন যেন জানি না তোমার নীলা ॥ তোমাকে ভাববার মত সহসা সাহস নেই যার । পারবো কি না পারবার গ্রীই পার হতে ? ক্ষমা আমায় যদি তুমি না করো তাই - বে - হাল আর যন্ত্রনা কাঁদায় আমায় । এ কাঁন্দার শেষ কভূ কি মেলে তাই ।
লেখক বলেছেন : সঠিক তথ্য যাচাই না করে লিখার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি , আশাকরি ব্যাপারটা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতেই দেখবেন ৷ পোস্ট এডিট করে দিলাম , আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
প্রারম্ভিক কথা পূর্ব পাকিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করার যে প্রক্রিয়া ১৯৭১ সনে পূর্ণতা লাভ করে তার স্থপতি - কারিগর হচ্ছে ভারত । নতুন রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের জন্ম লাভের পরপরই ভারতীয় সংবাদপত্র এই মর্মে এক বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণা শুরু করে যে পূর্ব পাকিস্তান হচ্ছে পশ্চিম পাকিস্তানের ' কলোনী ' এবং উক্ত প্রচারণায় এটাও বলা হয় যে , পূর্ব পাকিস্তানকে কেবল নিষ্ঠুর রাজনৈতিক শোষণই নয় , সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিকভাবেও শোষণ করা হচ্ছে । ঐ বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণাকে আরো ফুলিয়ে - ফাঁপিয়ে বলার জন্যে সেই সময়কার পূর্ব পাকিস্তানের একশ্রেণীর বুদ্ধিজীবিরূপী ভারতীয় চর অতি উৎসাহের সাথে উঠে পড়ে লাগে এবং সে কাজে তারা বছরের পর বছর থেকে লেগে থাকে । আর তাদের সেই অতি উৎসাহী ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তৎপরতায় সামিল হয় তখনকার একশ্রেণীর সংবাদপত্র । পূর্ব পাকিস্তানের সাধারণ মানুষ তাদের প্রচারণায় অতিদ্রুতই কাবু হয়ে যায় । সাধারণ মানুষ এটা সত্যি সত্যিই বিশ্বাস করে যে , তাদের সকল ধরণের দুর্ভোগ ও দুঃর্ভাগ্যের জন্য দায়ী হচ্ছে পশ্চিম পাকিস্তানীরা । ফলে ষাট - এর দশকের শেষ দিকে উক্ত প্রচারণার শিকার পূর্ব পাকিস্তানীরা এটা বদ্ধমূলকভাবে বিশ্বাস করতে শুরু করে যে , পশ্চিম পাকিস্তানীদের যদি পূর্ব পাকিস্তানের মাটি থেকে তাড়িয়ে দেয়া যায় , তা হলে পূর্ব পাকিস্তান সোনার বাংলায় পরিণত হয়ে যাবে - যেখানে দুধ ও মধুর নহর বইবে আর তারা তা অবারিতভাবে উপভোগ করবে । উপরিউল্লেখিত বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণার জন্ম দেয়া হতো ভারতের মাটিতে , আর তা পূর্ব পাকিস্তানের সংশ্লিষ্ট সংবাদমাধ্যম ও বুদ্ধিজীবিদের নিকট সরবরাহ করা হতো । সেই প্রচারণাকে মোকাবেলার ক্ষেত্রে পাকিস্তানী সংবাদ মাধ্যম অত্যন্ত দূর্বলতার পরিচয় দেয় কিংবা তারা বোকার মতো এক ধরণের আত্মপ্রসাদ - এ তন্ময় হয়ে থাকে । ফলে ১৯৭১ সালে পতন ঘটে পূর্ব পাকিস্তানের ; আর সে ধ্বংসাবশেষ থেকে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশের ।
কনকো - ফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি বাতিলের দাবিতে ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচিতে ঝটিকা সফর , জেলা ও উপজেলায় প্রতিনিধি সভার …
কেউ কেউ বলছে সেই সময় ইপিআরের ওয়্যারলেসে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা চিটাগাং পাঠানো হয়েছিল , কেউ বলছে নৌবাহিনীর কোনো বেতারে সে ঘোষণা ধরা পড়েছে । আমি নিজেও ' স্বাধীনতা ৭১ ' - এ লিখেছি , বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা আমরা কাগমারী ওয়্যারলেস স্টেশন থেকে পেয়েছিলাম যা টাঙ্গাইল জেলা সংগ্রাম পরিষদের হাতে দেয়া হয়েছিল । সেই ঘোষণাটি কার ? অবশ্যই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ।
প্রায় দুই কোটি জনসংখ্যা নিয়ে ইতোমধ্যে পরিচিত হয়ে উঠেছে আমাদের সপ্নের ঢাকা শহর । দুই কোটি নাগরিকের জন্য ঢাকা শহরে কত গুলো বাড়ি আছে তা আমাদের জানা নেই । তবে বাড়ির সংখ্যা যাই হোক বাড়িওয়ালা আংকেল - আন্টির সংখ্যা নিঃসন্দেহে তার দ্বিগুণ । কারণ বাড়ির যিনি কেয়ারটেকার ক্ষেত্র বিশেষে তিনি হয়ে ওঠেন বাড়ি ওয়ালা । তার অনমনীয়তা মাঝে মাঝে বাড়িওয়ালাকেও হার মানায় । বিশেষ করে যখন বাড়ি ভাড়া নেয়ার ব্যাপারে তার সঙ্গে কথা বলা হয় । আর ভাড়া নিতে আসা সেই বেচারা যদি হয় ' ব্যাচেলর ' তাহলে তো আর কোনো কথাই নেই । ব্যাচেলর ভাড়া দেয়া হবে না এই কথাটা এমন ভাবে বলেন , যেন ব্যাচেলর হওয়াটা পাপ । আর এমন একটা ফালতু বিষয় নিয়ে তাকে ডিস্টার্ব করা ও আরেকটা পাপ । ফোন করে যখন ভাড়া সংক্রান্ত কথা বার্তার পর যখনই বলি আমারা ব্যাচেলর , তখন ওপাশ থেকে শোনা যায় স্যরি । বাসা ভাড়া দেয়া হবে , কিন্তু ব্যাচেলর না । তাহলে ব্যাচেলররা কোথায় যাবে ?
অপশনালঃ আপনি ইচ্ছা করলে এখন পিএইচপি ইন্সটলেশন টা টেস্ট করতে পারেন ( make test ) , তবে অনেক সময় লাগে দেখে আমি সেদিকে যাচ্ছি না ।
সেসময় মাসের নামগুলো ছিল : - ১ . কারওয়াদিন ২ . আর্দি ৩ . বোহসু ৪ . খোরদাদ ৫ . টীর ৬ . অমরদাদ ৭ . শাহরিয়ার ৮ . আবান ৯ . আজুর ১০ . ডই ১১ . আহাম ১২ . ইস্কান্দার মিজ
কোনো রাজনৈতিক নেতা বা যে কারও অবৈধ কোনো কর্মকাণ্ড পুলিশ আইনবহির্ভূতভাবে ঠেকাতে পারে না । কেউ ঢিল মারলে পুলিশ পাল্টা ঢিল মারতে পারে না । কেউ থু থু ছিটালে পুলিশ পাল্টা থু থু দিতে পারে না । এ কথা গুলো পুলিশের সাবেক আইজি এএসএম শাহজাহানের । গতকাল বেসরকারি চ্যানেল একুশে টিভিতে সাক্ষাত্কারে দেখা যায় , এডিসি হারুন বলছেন , পুলিশকে লাঠি দেয়া হয়েছে সেটাতে চুমো খাওয়ার জন্য নয় । প্রকাশ্যে লাঠিপেটা করে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুকের মাথা ফাটিয়ে দেয়ার পক্ষে সাফাই গাইতে গিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন । এই পুলিশ কর্মকর্তা মানিক মিয়া এভিনিউতে জয়নুল আবদিন ফারুককে কিলঘুষি মেরে টেনেহিঁচড়ে তার হাতের ব্যান্ডেজ খুলে মাটিতে ফেলে দিয়ে তাকে বুটের আঘাত করছিলেন অন্য সহকর্মীদের নিয়ে । টিভি ফুটেজে দেখা যায় , অন্য পুলিশ কর্মকর্তা এসি বিপ্লব কুমার সরকার বুধবার জয়নুল আবদিন ফারুককে বলছেন , আমরা অ্যাকশনে যাব । জবাবে ফারুক ' যান না ' , বলার সঙ্গে সঙ্গে বিপ্লব বলে ওঠেন ' শুয়োরের বাচ্চা চড় মেরে তোর সব দাঁত ফেলে দেব ' । তখন ফারুক আবার বলেন , দেখি ফেল । তর্কাতর্কি ও গালাগালির এ পর্যায়েই এডিসি হারুন ঝাঁপিয়ে পড়েন ফারুকের ওপর । সঙ্গে বিপ্লব ও আর ৮ - ৯ জন । তারা সবাই মিলে রাস্তায় ফেলে বুট ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে জয়নুল আবদিন ফারুকের মাথা ফাটিয়ে গুরুতর জখম করেন । খালেদার উচিত একে আইনের আওতায় না আনা পর্যন্ন্ত সরকারকে আল্টিমেটাম দেয়া । সরকার না করলে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার ঘোষনা দেয়া । এই ২ পুলিশ অফিসার এই ধরনের দাম্ভিকতা নিয়ে বাংলাদেশে কিভাবে সে বসবাস করে সেটা জানান দেয়া দরকার ।
কষ্ট যেন এক চির যৌবনা গাছ । সেই গাছের বীজ হয় একটা মানুষের জন্মের সাথে সাথে । মানুষের মাঝে সে অংকুরিত সময়ের প্রবাহের সাথে সাথে । ধীরে ধিরে জন্ম নেয় গাছ ।
আমার কাছেও এই টিপসটি ভালো লেগেছে । আসলেই এটা বেশ কাজের । শুধু উপযুক্ত জায়গায় ব্যবহার করতে পারলেই হলো ।
ভুদাই বলেছেন : চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন , " ভারত লুলদের জন্য কত বড় স্বর্গরাজ্য সেটা আইপিএলের মাধ্যমে কিংবা গ্যাব্রিয়েলার মাধ্যমে বোঝা যায় "
আমাদের সমাজে একটি প্রচলিত ধারণা , বাচ্চা বেশি মোটাসোটা হলেই ভালো । কিন্তু ধারণাটা ভুল । বেশি মোটাসোটা বাচ্চা পরবর্তী জীবনে স্থূলকায় বা অতিরিক্ত ওজনদার হয়ে স্বাস্থ্যগত সমস্যায় ভুগতে পারে বলে মত দিচ্ছেন চিকিত্সকরা । তাদের মতে , শিশুর স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য গর্ভবতী মায়েদের হালকা ব্যায়াম করা উচিত । গর্ভকালীন এ ব্যায়াম শিশুর স্বাস্থ্যরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । শিশুদের অতিরিক্ত খাওয়ার ফলেও মোটা হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যাচ্ছে । আবার অনেক সময় দেখা যায় , গর্বকালীন অবস্থায় মায়েদের খানিকটা অসচেতনতার কারণেই অনেক সময় দেখা যায় বাচ্চা অতিরিক্ত মোটা হয়ে যাচ্ছে ।
যদিও দ্রব্যমূল্যের দাম কেন কমে না এটা রহস্যজনক ব্যাপার । মার্কেট এখন কাদের নিয়ন্ত্রণে তাহলে ? : - ?
Shamokal শনিবার | ২৪ জুলাই ২০১০ | ৯ শ্রাবণ ১৪১৭ | ১১ শাবান ১৪৩১ জাতীয় ঐকমত্য ছাড়া তাড়াহুড়ো করে সংবিধানে কোনো পরিবর্তন আনা সরকারের উচিত হবে না বলে মনে করেন দেশের সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ও আইনজ্ঞ ড . কামাল হোসেন । আজ ( শনিবার ) দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে ইণ্টারন্যাশনাল বিজেনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আয়োজিত ' সিটি গভর্ন্যান্স ও বেসরকারি খাতের উন্নয়ন ' শীর্ষক এক কর্মশালায় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন । সংবিধানকে একটি পবিত্র দলিল বলে উল্লেখ করে তিনি সাংবাদিকদের বলেন , এতে হঠাৎ করে কিছু করা ঠিক হবে না । তিনি বলেন , সামরিক শাসনামলে হঠাৎ করে সংবিধানে পঞ্চম সংশোধনী আনা হয়েছিল বলেই জনমত এর বিরুদ্ধে গেছে এবং আদালতও তা বাতিল করেছে । সংবিধান সংশোধন প্রক্রিয়ায় প্রধান বিরোধী দল বিএনপিরও সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি । এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন , " একে দলীয়ভাবে না নিয়ে , কোনো প্রতিযোগিতা তৈরি না করে রাজনৈতিক দল হিসেবে এই প্রক্রিয়ায় বিএনপির অংশগ্রহণ করা উচিত । " সংবিধানে বিসমিল্লাহ এবং রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকবে কিনা - এমন এক প্রশ্নের জবাবে ড . কামাল হোসেন বলেন , বিসমিল্লাহ যে থাকবে সে সম্পর্কে ইতোমধ্যে সরকারই ঘোষণা দিয়েছে । আর রাষ্ট্রধর্ম অষ্টম সংশোধনীর ব্যাপার । এ সংশোধনীর ব্যাপারে আদালত কী নির্দেশনা দিয়েছে সেটা এখনো পরিষ্কার নয় । তিনি বলেন , একাত্তরে ধর্মের নামে রাজনীতির অপব্যবহার হয়েছিল । সে ধরনের রাজনীতি আবারো দেশে চালু হোক তা দেশের জনগণ চায় না । সংবিধান সংশোধনে গঠিত বিশেষ কমিটিকে স্বাগত জানান ড . কামাল । " এ কমিটি নিয়ে বেশি আলোচনা - সমালোচনা করে একে বিতর্কিত করা ঠিক হবে না । সংবিধান সংশোধনে আদালতের রায়কে গুরুত্ব দেওয়া উচিত , " বলেন তিনি । বিজনেস ফোরামের সভাপতি ও সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে কর্মশালায় আরো বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এম . মনজুর আলম , বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান , তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান এবং চট্টগ্রাম চেম্বারের সিনিয়র সহ - সভাপতি এম এ সালাম । কর্মশালায় সংগঠনের পক্ষ থেকে সিটি কর্পোরেশনগুলোকে কার্যকর স্বায়ত্ত্বশাসন প্রদান , মেয়রের পদমর্যাদা মন্ত্রীর সমপর্যায়ে উন্নীত করা এবং ২০০৯ সালের সিটি কর্পোরেশন আইনে ফৌজদারি অপরাধে মেয়র ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করার জন্য যে বিধান রাখা হয়েছে তা বাতিলসহ ১৮ দফা দাবি উপস্থাপন করা হয় । http : / / www . samakal . com . bd / details . php ? news = 3 & option = single & news_id = 81082 & pub_no = 406
বটতলায় হাট বসে , বটতলার বাজারে জম্পেশ আড্ডা বসে শেকড়ে বাকড়ে গেঁথে থাকে প্রাণের আকুলতা । সমীরন দত্তের স্মৃতিতে সেই শৈশবের মুহূর্তগুলো ভর করে রাখে সারাক্ষণ । ব্যবসায় শিক্ষায় উচ্চতর ডিগ্রী তার ভেতরে নেচে ওঠা সৃজন বোধের খেলা থামিয়ে দেয়নি অদ্যাবধি । এখানে ওখানে ঘুরে বেড়ানোর সময় চোখের দেখা গাছের শেকড় বাকড়ে নিত্য খুঁজে পান শৈল্পিক অবয়ব । এই শহরের ইট - সুরকির দেয়ালের কোলে বেড়ে ওঠা গাছের
কুলদা রায় - এর এই লেখাটি ফেসবুকে পড়ে শেয়ার না করলে একটা বড় অন্যায় হয়ে যাবে বলেই মনে হলো ।
যেভাবে সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ বক্সীর সাথে আমার প্রথম দেখা - ২০০৫ সালের জানুয়ারির কোন এক হাড় কাঁপা শীতের দিন । কলেজ লাইব্রেরিতে বসে আছি । সকাল ১১ টা বাজে কিন্তু সূর্যের কোন দেখা নেই । আমার কলেজের নাম ইস্পাহানি পাব্লিক স্কুল এন্ড কলেজ , কুমিল্লা । থাকি কলেজ হোস্টেলে । জানুয়ারি মাস পুরাটাই কলেজে স্পোর্টস প্রোগ্রাম , তাই ক্লাসও হচ্ছে না ঠিক মত । প্রথম ক্লাসটা হয়ে ছেলে মেয়েরা কলেজ মাঠে গিয়ে আড্ডা মারে , খেলা ধুলা করে কিন্তু আমার কেন যেন ভাল লাগে না মাঠে যেতে । তাই লাইব্রেরীতে এসেছি বইয়ের খোঁজে । ভাবছি শিতের এই মাসটা মাঠে দৌড়াদৌড়ি না করে লাইব্রেরী থেকে বই নিয়ে পড়ে মাসটা কাটিয়ে দেব । আমাদের কলেজ লাইব্রেরীটা অনেক বড় আর অনেক বই আছে এখানে , কিন্তু আমি যে বই পড়তে ভালবাসি তা নেই । আমার পড়তে ভাল লাগে সাস্পেন্স , রহস্য গল্প কিংবা ভৌতিক গল্প । বিশাল লাইব্রেরীটার মাঝে হতাশ চোখে এদিক সেদিক তাকাচ্ছি । হতাৎ চোখ আটকে গেলে এক কোনে , অনেক গুলো মোটা মোটা বই একটা বুক সেলফে । ধীর পায়ে সেলফের নিকট গেলাম । হুম ) রবিন্দ্র রচনাবলী , শরৎ রচনাবলী ইত্যাদির বিশাল ভাণ্ডার । ( আমি বড় বড় লেখকের বই ( যাদের লেখাগুল দুর্দান্ত কঠিন ) পড়ি তবে অনেক অনিচ্ছা সত্তেও ( । নিম পাতার তিতা রস খাওয়ার মত মুখ করে ভাবছি কাকে সঙ্গি করব ) - রবিন্দ্র নাকি শরৎ কে । হটাৎ চোখ আটকে গেল সেলফের এক কোনে । খয়রি মলাটের একটা ইয়া মোটা বই । বইটা হাতে নিলাম । দেখি বইটা " শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের " একটা রহস্য গল্প সমগ্র - নাম " সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ সমগ্র " ! ! B - ) বইটা দেখেই আমার বুকে রক্ত ছলাত করে উঠল । সাথে সাথে লাইব্রেরীর পিয়নকে ১০ টাকা ঘুষ দিয়ে বইটা নিয়ে হোস্টেলে চলে আসলাম । ক্লাশ টিচারের কাছে বললাম " স্যার , আমার খুব পেটে অসুখ স্যার , আমার ডাইরিয়া স্যার । আমি মাঠে যেতে পারব না । স্যার বললেন - যাও , হোস্টেলে গিয়ে শুয়ে থাক । B - ) আমার এখনও মনে আছে সে শীতের কুয়াশা ঢাকা দিনে আমি কম্বলের নিচে ঢুকে ব্যোমকেশের বইটা পড়ছি । লেখকের বর্ণনা শৈলী এত চমৎকার যে আমার মনে হত আমিও চরিত্র গুলোর সাথে আছি । কখনো কোন জমিদার বাড়িতে কিংবা কখনো কোন নির্জন রাস্তায় । B - ) যাই হোক , পরবর্তীতে বইটা আমি কিনেছিলাম কিন্তু এক বন্ধু পড়তে নিয়ে আর ফেরত দেয়নি ! আমি জীবনে যত বই কিনেছি তা দিয়ে অনায়াসে একটা লাইব্রেরী দেওয়া যায় , কিন্তু আমার বন্ধুরা বই পড়তে নিয়ে আর ফেরত দেয় না । আজ অনেক দিন পর বইটার কথা মনে পড়ে গেল , ভাবলাম নেটে তো বইটার পিডিএফ পাওয়ার কথা , কিন্তু কে খুঁজবে ? আমার সাথে আবার গুগল মামার সম্পর্ক ভাল না । মামা আমারে কেন যেন দেক্তারে না : # ( । তাই আমাদের আসিফ মুভি পাগলার নোটিশ বোর্ডে একটু খোঁচা দিয়া আসছিলাম । ওনার লগে আবার গুগুল মামার বেজায় খাতিল । উনি বলছিলেন যে - ওনার পরিক্ষা শেষ হলে খুঁজে দিবেন । কি মনে করে আমি কাল রাতে গুগল মারা হেভি তেল মারলাম । মামায় আইজকা আমারে ভালা পাইল । একটু পড়ে দেখি " সত্যান্বেষী ব্যোমকেশের " পুরা ৩০ তা বইয়ের ডাউনলোড লিঙ্ক ! B - ) আমি যেন আকাশের চাঁদ হাতে পেলাম । B - ) B - ) এই অসাধারন রহস্য উপন্যাসগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার না করে থাকতে পারলাম না । আপনার পছন্দ মত ডাউনলোড করে পড়ুন , আশা করি নিরাশ হবেন না । B - ) B - ) ব্যোমকেশের গল্পগুলোর আসল যে মজা তা হল - টানটান উত্তেজনা , সাবলিল বর্ণনাশৈলী এবং গল্পের শেষ পর্যন্ত না পড়লে বুঝার উপায় নাই কে আসলে খুনি / অপরাধী ! ! / # ) লেখক পরিচিতি - বাংলা রহস্য উপন্যাসের কালজয়ী চরিত্র " সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ বক্সী " - র লেখক হলেন " শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় " । তিনি ১৮৯৯ সালের মার্চের ৩০ তারিখে ভারতের মধ্য প্রদেশে জন্মগ্রহন করেন । তিনি একাধারে লেখালেখির পাশাপাশি বম্বে ফিল্মের স্ক্রিপটও লিখতেন । তাঁর লেখা কিছু উপন্যাস থেকে ফিল্ম তৈরি করেন বিখ্যাত লেখক এবং চলচিত্রকার সত্যজিত রায় এবং তপন সিনহা । পরবর্তীতে আরও অনেকেই লেখকের বিভিন্ন উপন্যাস থেকে ফিল্ম তৈরি করেন । লেখক ১৯৬৭ সালে রবিন্দ্র পুরস্কার এবং একই সালে সরৎ সৃতি পুরস্কার পান । এই গুনি লেখক ১৯৭০ সালের ২২ এ সেপ্টেম্বর পরলোকে গমনা করেন । সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ সমগ্র - এখানে আপনি পাবেন ব্যোমকেশের ৩০ টি বইয়ের ডাউনলোড লিঙ্ক । আপনাদের পছন্দ মত বইটি ডাউনলোড করে পড়া শুরু করে দিন । আশা করি এই শীতের রাতে ভালই জমবে রহস্য উপন্যাসগুলো । B - ) ১ । সত্যান্বেষী - এই গল্পটি ব্যোমকেশের আত্মপ্রকাশের কাহিনী । এই গল্পে অজিতের সাথে ব্যোমকেশের পরিচয় হয় । একটি খুনের রহস্য নিয়ে গল্পটি । সাস্পেন্সে ভরপুর । মাত্র 2 . 5 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২ । পথের কাটা - ব্যোমকেশ খবরের কাগজে খবর পড়ার চেয়ে বিজ্ঞাপন পড়ে বেশি । তার মতে বিজ্ঞাপনেই থাকে আসল খবরগুলো । একটি বিজ্ঞাপনের সুত্র ধরে জড়িয়ে পড়ে খুনের ঘটনায় । টানটান উত্তেজনায় পূর্ণ গল্পটির শেষে এসে আপনার মন নিশ্চিত খারাপ হয়ে যাবে " খুনির জন্য " । : # ( মাত্র 3 . 7 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ৩ । সীমান্ত হীরা - জমিদার শ্রী ত্রিদেবেন্দ্র নারায়ন রায়ের আমন্ত্রনে ব্যোমকেশ এবং অজিত তাহার জমিদার স্টেটে । জমিদারের হারিয়ে যাওয়া সীমান্ত হীরা খুঁজে দিতে হবে । মাত্র 2 . 7 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ৪ । মাকড়সার রস - অঢেল টাকার মালিক পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব অসুস্থ নন্দুলাল বাবু এক অদ্ভুত নেশা করেন মাকড়সার রস দিয়ে । কিন্তু কেউ ভেবে কুল পাচ্ছে না যে কিভাবে এক জন অসুস্থ মানুষের ঘরে এই নেশার বস্তু কে কিভাবে সাপ্লাই দেয় , কারন তাঁর ঘরে কড়া পাহারা দেওয়া থাকে ২৪ ঘণ্টা । সে এক অদ্ভুত উপায় - জানতে হলে মাত্র 1 . 6 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ৫ । অর্থমনর্থম - বড়লোক করালিবাবু খুন হয়েছেন নিজ বাড়িতে । কে যেন তাঁর ঘাড়ে মেডুলা আর ফার্স্ট ভাটিব্রা ' র মাঝখানে সুছ ফুটিয়ে দিয়েছে । সে খুনের রহস্য ভেদ করতে গিয়েই ব্যোমকেশের পরিচয় হয় সত্যবতীর সাথে । তারপর তাদের প্রনয় - মাত্র 3 . 5 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ৬ । চোরাবালি - সীমান্ত হীরা গল্পে পরিচিত বন্ধু জমিদার কুমার ত্রিবেদির আমন্ত্রনে ব্যোমকেশ এবং অজিত আবার সেই জমিদার স্টেটে । জড়িয়ে পড়ে এক খুনের রহস্যে । যে খুন করেছে আপনি যখন জানবেন তখন আপনি অবাক হয়ে যাবেন । মাত্র 3 . 4 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ৭ । অগ্নিবান - ছোট ছেলে হাবুলের বোনের নাম রেখা । একদিন সকালে রেখা মারা যায় । সবাই বলে রেখা আত্মহত্যা করেছে । আসলে এটা কি আত্মহত্যা নাকি খুন ? জানতে হলে মাত্র 2 . 2 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ৮ । উপসংহার - ব্যোমকেশের এক পুরানো শত্রু এক খুনি । সে খুনি ফিরে এসেছে প্রতিশোধ নিতে , চরম প্রতিশধ । মাত্র 2 . 1 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ৯ । রক্তমুখি নীলা - মহারাজ রমেন্দ্র সিং এর ভাগ্যলক্ষ্মী পাথর " রক্তমুখি নীলা " চুরি হয়েছে । খুন হয়েছে তাঁর বিশ্বস্ত সেক্রেটারি । মাত্র 1 . 4 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১০ । ব্যোমকেশ ও বরদা - এক জন সত্যান্বেষী অন্য জন ভুতান্বেষী । খুনের রহস্য উদ্ঘাতন করতে হবে । কার কথা সত্যি ? সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ ? ? নাকি ভুতান্বেষী বরদা ? জানতে হলে মাত্র 3 . 2 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১১ । ছিত্রচোর - একটি ঘরোয়া পার্টি থেকে চুরি গেছে সাধারন একাটি বাঁধানো ছবি । মাত্র পিকনিকে তলা একটি সাধারন বাঁধানো ছবি বিনা কারনে চুরি যায়নি - এর পিছনে এক গভির রহস্য আছে বলে ব্যোমকেশের বিশ্বাস । কি সেই রহস্য ? জানতে হলে মাত্র 3 . 4 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১২ । দুর্গ রহস্য - জমিদার রামকিশোরের প্রাসাদের মানুষগুলো একে একে মারা যাচ্ছে । অসাধারন এক খুনির গল্প পড়ুন । যা পড়লে ভয়ে আপনি হয়ত এই প্রচণ্ড শিতে ঘেমেও যেতে পারেন । মাত্র 6 . 2 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১৩ । বহ্নি - পতঙ্গ - রুপবতি শকুন্তলা এবং বৃদ্ধ দীপনারায়ন বাবু স্বামী স্ত্রী । এক সকালে খুন হলেন দীপনারায়ন বাবু । অসাধারন এক খুনের গল্প জানতে হলে মাত্র 5 . 0 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১৪ । রক্তের দাগ - যুবক ব্যোমকেশকে এক বান্ডিল টাকা দিয়া বলিল - " আমার যদি হটাত মৃত্যু হয় আপনি মৃত্যুর কারন অনুসন্ধান করিবেন " । কিছুদিন পর সত্যি সত্যি যুবকটি খুন হয় । খুনের গল্প জানতে হলে মাত্র 3 . 6 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১৫ । মনিমণ্ডন - অনেক দামি হিরের নেকলেস চুরি হয়েছে এক মনিকারের বাড়ি হতে । সে এক অদ্ভুত রহস্য । না পড়লে পুরাই মিস । মাত্র 1 . 9 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১৬ । অমৃতের মৃত্যু - এক অবৈধ অস্র কারবারি কে ধরতে হবে , কিনু কেউ জানে না লোকটি কে ? তার মধ্যে খুন হয়েছে একজন । টানটান উত্তেজনায় ভরপুর মাত্র 3 . 6 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১৭ । শৈল রহস্য - আপনি কি ভূতে বিশ্বাস করেন ? ব্যোমকেশকে করতে হয়েছিল এক সময় । অসাধারন এক গল্প , অদ্ভুত সে মায়াজাল । ভৌতিক ভয়ে ভরপুর মাত্র ২ . 6 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১৮ । অচিন পাখি - অবসর প্রাপ্ত পুলিশ অফিসার নীল মনি বাবু তাঁর জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে একটি অমীমাংসিত খুনের ঘটনা বর্ণনা করলেন ব্যোমকেশকে । ব্যোমকেশ কেশে গলা পরিষ্কার করে বলল - " নীল মনি বাবু , আমি মনে হয় খুনটা কে করেছে বুঝতে পেরেছি " । অসধারন মাত্র ২ . 6 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ১৯ । কহেন কবি কালিদাস - অসাধারন এক গল্প । না পড়লে বুঝতে পারবেন না । মাত্র 4 . 1 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২০ । অদৃশ্য ত্রিকোণ - বড়লোক শিব প্রসাদের ছেলে সুনীল দুশ্চরিত্র , এবং উদাসীন । তাই মৃত্যুর সময় শিবপ্রসাদ উইল করে সব সম্পত্তি লিখে দেন পুত্র বধু রেবার নামে । কিন্তু এক সময় সুনীল খুন করে রেবাকে । কিন্তু কোন প্রমান নেই পুলিশের হাতে । তাই , ব্যোমকেশের ডাক পড়ে খুনিকে ফাঁদে ফেলে খুনের কথা স্বীকার করানোর জন্য । ব্যোমকেশ কি পারে খুনিকে ফাঁদে ফেলতে ? মাত্র 1 . 9 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২১ । খুঁজি খুঁজি নারি - বৃদ্ধ শ্রী রামেস্বর রায় মৃত্যুর আগে উইল করেছেন । গোপন সে উইল খোঁজার দায়িত্ব দিয়ে গেছেন ব্যোমকেশকে । ব্যোমকেশ কি পারবে সে উইল খুঁজে বের করতে ? ? মাত্র 1 . 7 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২২ । অদ্বিতীয়া - কিছু মেয়ে মানুষ ফেরিওয়ালার ছদ্ম বেশে ডাকাতি করছে । খুন হয়েছেন কিছু মানুষ । কিন্তু আসল গল্প অন্য জায়গায় । মাত্র 1 . 7 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২৩ । মগ্ন মৈনাক - আগুনের মত রূপবতী হেনা যখন নেংটিদের বাড়িতে এল সবার মাথা খারাপের মত অবস্থা । সবাই হেনার জন্য পাগল । কিন্তু এই রূপবতী মেয়েটি খুন হল ঠিক ৬ মাস পড়ে । যথারীতি প্রসঙ্গ ক্রমে ব্যোমকেশের আগমন এবং সেই দুর্ভেদ্য রহস্য । মাত্র 4 . 8 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২৪ । দুষ্ট চক্র - তেজারতির কারবারি বিশু পাল ভাল মানুষ । কিন্তু এইবার ভুল ক্রমে টাকা ধার দিয়েছেন এক ভয়ঙ্কর খুনি কে । খুন হবার ভয়ে বিশু পাল পক্ষাগ্রস্থ । বিশু পাল খুন হবার আগেই খুন হয়ে গেল সেই ভয়ঙ্কর খুনি ! ! জটের উপরে জট ! মাত্র 2 . 0 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২৫ । হেঁয়ালির ছন্দ - মেস বাড়িতে খুন ! ! জমজমাট ঘাত প্রতিঘাতে ভরপুর বইটি অসাধারন লেগেছে আমার । মাত্র 1 . 8 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২৬ । রুম নং টু - নিরুপমা হোটেলে খুন হয়েছে । রহস্য ঘেরা সেই খুনের তদন্তে ব্যোমকেশ এখন নিরুপমা হোটেলে । মাত্র 1 . 8 মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২৭ । ছলনার ছন্দ - গঙ্গাপদকে খুন করার জন্য গুলি করা হয়েছে । কিন্তু গুলিটা মাথার চামড়া ঘেঁষে চলে যায় । তদন্তে যায় ব্যোমকেশ । কিন্তু সেখানে আবার অন্য রহস্য । অসাধারন মাত্র ১ . ৫ মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২৮ । বেনি সংহার - বৃদ্ধ বেনি মাধব কাজ থেকে অবসর নিয়ে নিজের বাড়িতে ফিরলেন । সম্পত্তির লোভে তাকে নিজের ছেলে মেয়েরা খাবারে বিষ মিশিয়ে হত্যার চেষ্টা করছে বলে তাঁর বিশ্বাস । কিন্তু তাকে খুন করা হয় জবাই করে , সাথে খুন হয় তাঁর বিশ্বস্ত পাহারাদার । কে করেছে খুন ? নিজের ছেলে ? ? নিজের মেয়ে জামাই ? ? নাকি অন্য কেউ ? ? অসাধারন মাত্র ৩ . ৭ মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ২৯ । লোহার বিস্কুট - কমল বাবু ভাড়া থাকেন অক্ষয় বাবুর বাড়িতে । একদিন অক্ষয় বাবু বললেন - কমল , আমি কিছুদিনের জন্য বাইরে যাচ্ছি , তুমি বাড়ি দেখে শুনে রেখ । কিন্তু কিছু দিন পর বারিওয়ালার তালা বন্ধ ঘর থেকে যখন পচা লাশের গন্ধ আসল তখন কমল বাবুর টনক নড়ল । অক্ষয় বাবু বাড়ি ছেড়ে যাবার আগে খুন করে গেছেন ! ! অসাধারন মাত্র ১ . ৩ মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . ৩০ । বিশু পাল বধ - কালিচরনকে লোকজন আড়ালে শালিচরন বলে ডাকে । কারন সে তাঁর এক বিধবা শালিকে বাড়িতে রেখেছে রক্ষিতা হিসাবে । এক সময় খুন হয় কালিচরন । খুনির খোঁজে যথারীতি ব্যোমকেশ । অসাধারন মাত্র ২ . ৪ মেগাবাইটের বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে - Click this link . . . = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = অফস ! ! অনেক কষ্ট করচি ! ! ! আশা করি এই বইগুলো ডাউনলোড করে পড়বেন । এতটুকু গ্যারান্টি দিতে পারি এই আধুনিক যুগেও গল্পগুলো অনেক প্রশংসার দাবিদার । আশা করছি আপনাদের ভাল লাগবে । কম্বল মুড়ি দিয়ে লেখগুলো পড়ুন । অনেক ভাল লাগবে আপনাদের । ভাল থাকুন সবাই ।
স্বাধীন আকাশ বলেছেন : সংসদে কেউ কোন কথা বলে নাই তার কারন রাজনীতিবিদরা ত সবি একি গোয়ালের গরু । বেশি কথা বললে যে নিজেদের গর্তের সাপটা বেরিয়ে আসবে তাই চুপ ছিল এতে কোন সন্দেহ নাই । " সাইদি সংসদে দাড়ায়ে তাকে কেউ যুদ্ধপরাধী বললে দশকোটি টাকার মানহানী মামলা করা হবে বলেছিল " " আসলে সাইদী সাহসী ( সাহসী না হলে কি আর মুক্তযুদ্ধের বিরোধী হয়েও বাংলাদেশের সংসদ সদস্য হতে পারে ! ! ! ) আর জানত যে কেউ কিছুই বলবে না । কারন অনেক রাজনীতিবিদ আছে যারা মিডিয়ার সামনে বড় বড় কথা বলে অথচ রাতে এই রাজাকারদের সাথেই আড্ডা মারে হোটেল শেরাটনের লাউন্জে । হুমায়ন আহাম্মেদ এর বাবার হত্যা শুধু না , হাজার হাজার মামলাই ত কোন সুরাহা হয় না আমাদের আদালতে । আর এই মামলা ত আরো বেশি সুরাহা হবে না , কারন অতীব প্রভাবশালী রাজনীতিবিদগুলা কেউ ই ( হাসিনা খালেদা সবাই ) চায় না এর কোন সুরাহা হোক । আদালত যাই থাকুক না কেন , সংবিধানকে শ্রদ্ধা করা উচিত ।
পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে গতকাল ছাত্রলীগের দুই গ্রুপ ও পুলিশের ত্রিমুখী সংঘর্ষে ২৫ জন আহত হয়েছেন । অন্য দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়টি বাসে দফায় দফায় হামলা চালিয়ে ২০ জনকে আহত করেছে ছাত্রলীগ । পাবনা সংবাদদাতা জানান , কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে গতকাল আবারো পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপ ও পুলিশের ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়েছে । সংঘর্ষে ১৩ জন পুলিশসহ ২৫ জন আহত হয়েছেন ।
তিনি বলেন , " গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় দেশে কোন দুর্নীতি হয়নি । পরে বিএনপি জোট সরকারও এসে আওয়ামী লীগের কারো বিরুদ্ধে কোন মামলা করতে পারেনি । জোট সরকারের সময়ে দেশে ব্যাপক লুটপাট ও দুর্নীতি হয়েছে । "
লেখক বলেছেন : আদর্শ ঠিক না থাকলে , স্রষ্টাকে পুরোপুরি বিশ্বাস না করলে , পৃথিবীর জীবনকেই আলটিমেট জীবন ভাবলে দেশপ্রেম কোথা থেকে আসবে বলুন । আর পৃথিবীতে সব স্থানেই কিছু দালাল থাকে । দেশ প্রেমিকদেরকে এজন্য সদা সজাগ থাকতে হয় ।
কক্সবাজারের উখিয়ায় ইনানী সৈকতের খাল দখল করে গড়ে উঠেছে ব্যক্তি - মালিকানাধীন হোটেল - মোটেল । সৈকত এলাকায় স্থাপনা তৈরি করার বিষয়ে জেলা প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও একশ্রেণীর প্রভাবশালী মহল খাল দখল করে নানা স্থাপনা গড়ে তুলছে । এতে সৈকতের পরিবেশ সংকটাপন্ন হয়ে উঠেছে ।
ফরিদপুর , ৫ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামালার চার্জশিটে জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের নাম অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদে ফরিদপুরে পৃথক বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবির । আজ মঙ্গলবার জেলা শহরে তারা এ কর্মসূচি পালন করে । জানা যায় , আজ শহরের ভাঙা রাস্তার মোড় হতে জামায়াতে ইসলামী একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহর প্রদক্ষিণ শেষে মিছিলটি শেষ করে । অপরদিকে একই সময়ে শহরের আলীমুজ্জামান ব্রিজ হতে ইসলামী ছাত্রশিবির শহর শাখার একটি বিক্ষোভ জনতা ব্যাংকের মোড়ে এসে শেষ হয় । মিছিলে আলী আহসান মুজাহিদসহ জামায়াতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে অবিলম্বে মুক্তি প্রদান , তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি ও ৪৮ ঘণ্টা হরতালের সমর্থনে বিভিন্ন শ্লোগান দেয়া হয় । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এইউ / শাসি / ১৭ . ৪৫ ঘ . )
শ্যামল মেঘের ভেলায় চড়ে আষাঢ় নামে তোমার বুকে শ্রাবণধারায় বর্ষাতে তুই সিনান করিস পরম সুখে ।
কদিন আগে বিক্ষিপ্ত মনে য়্যুটিউব ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে ভালো লেগে গেলো হ্যায়লি ওয়েস্টেনরা । সেই থেকে শুনছি আর মুগ্ধ হয়ে আছি । এক কথায় ডুবে আছি নিউজিল্যান্ডার এই সুকন্ঠী সপরানো র সুরে । অভিমান আর কষ্ট মুছে ফেলা সুর আর কথা । এই পোস্ট ছেড়ে যাবার আগে শুনে নিন তাঁর প্রথম অ্যালবাম থেকে নেয়া এই গানটি - " Beat of your heart " . এই গানের লিরিক পেতে এখানে ক্লিক করুন অথবা নিচের " পুরো পোস্ট পড়ুন " লিংকে গুঁতো দিন । হ্যায়লে ওয়েস্টেনরা র গানের লিংক : য়্যুটিউব অথবা ইস্নিপস " Beat of your heart " - Hayley Westenra এই গানের লিরিক ।
আমারও কাজ থাকে । অফিস আছে , বাচ্চাদের স্কুল আছে , বাড়িতে সারাদিনে কী কী করতে হবে তা কাজের লোকদের বুঝিয়ে দেয়া আছে । উনি তো সকালে ঘুম থেকে উঠে তার কাজটুকু সেরে অফিসে যাবে । বাড়ির আর কোন খবরে বা কাজে তিনি নাই ।
ডিসিসি সূত্র জানায় , বাজেট ঘোষণার আগে কাউন্সিলরদের সভায় এটি অনুমোদন করা হবে । সে সভার সভাপতিত্বও করবেন মেয়র সাদেক হোসেন খোকা ।
আমার জানামতে সব চেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজার হল ফায়ার ফক্স । জনপ্রিয়তা হবেই বা না কেন ? দেখতে খুব সুন্দর , বিশাল এডঅন ভান্ডার , সর্বপরি ওপেন সোর্স । মাত্র কয়েকদিন হল ফায়াফক্স ৪ রিলিজ হয়েছে । রিলিজের প্রথম দিনই ডাউনলোড করে ইনষ্টল করলাম । কিন্ত হায় একি দেখছি ব্রাউজারের টাইটেল বারে বাংলা লিখা ভেঙ্গে আসছে । কোন মতেই ঠিক করতে পারলাম না । স্ক্রীণশট দেখুনঃ তখনই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন অন লাইনে আমার সবচেয়ে প্রিয় ব্যক্তিত্য মেহেদী৮৩ ভাই । উনার সহযোগিতায় সেটিংস করে নিলাম নিমোক্ত পদ্ধিতে । ব্রাউজারের Tools > > হতে Options > > হতে Content > > হতে advanced > > > বাকিটা স্ক্রীণশট মত কনফিগার করে নিন । স্ক্রীণশট দেখুনঃ এবার আপনিও ঠিক এভাবে সেটিং করে নিন আর ঝকঝকে বাংলা দেখুন । ধন্যবাদ সবাইকে ।
আপনি কৈ পাইলেন ? খুজতে খুজতে ইন্টারনেটের দুনিয়া তামা তামা কইরা ফালাইছি , কিন্তু তারপরও পাই নাই
বছরজুড়ে ' গল্প কবিতা ' য় যে সব লেখা প্রকাশিত হবে সেগুলোর মধ্য থেকে নির্বাচিত লেখাগুলো নিয়ে আগামী একুশে বই মেলায় ( ২০১২ ) অন্যপ্রকাশ থেকে প্রকাশীত হবে গল্প - কবিতা ' র সংকলন ।
এই বিষয়শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত মোট ২টি উপবিষয়শ্রেণীর মধ্যে ২টি উপবিষয়শ্রেণী নিচে দেখানো হয়েছে ।
# দেবা ভাই # ফেব্রুয়ারি ২৫ , ২০১১ @ ১১ : ২০ অপরাহ্ন
আমার মন বলেছেন : আমরা ক ' জন নবীণ মাঝি হাল ধরেছি ! ! ! না ধরিনি এখনো । ধরবো
আপনার ইচ্ছা , রাইটও করতে পারেন আবার সেইভ করেও রাখতে পারেন । খালি রিষ্টোর করার সময় ইমেজ লোকেশনটা দেখিয়ে দিলেই হবে ।
এক ভোটে জয়ী মতলব উত্তর উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৯নং ওয়ার্ড থেকে মাত্র ১ ভোটের ব্যবধানে সাধারণ সদস্য ( মেম্বার ) পদে এক . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
অধিকন্তু এই জাতের ধান পেয়ে গৃহকর্ত্রীরা ভাত রান্নার ঝামেলা থেকে হাঁফ ছেড়ে বাঁচবেন ।
[ ০১ ] ইহা অলিআউলিয়াগণের স্থান । এইখানে যে বেয়াদপি করিবে তাহার তকদিরে পোকায় ধরিবে । সব্বনাশ , এ কোথায় এলাম ! ভেতরে ভেতরে রোমগুলো খাড়া হয়ে উঠতে লাগলো । ভীষণ কৌতূহল নিয়ে বিশাল বোর্ডে অঙ্কিত লেখাগুলো অনুসরণ করতে লাগলাম । নিম্নলিখিত কারণগুলি চরম ও জঘন্য বেয়াদপি বলিয়া গন্য হইবে । …
আসিফ ভাইকে মানে শান্ত বালক কে মানে বড় ভাইকে ফোরামে স্বাগতম ।
কানের পর্দায় পা রাখার সাথে আমার মধ্যকর্ণে এসে পৌঁছলাম । আগেই বলেছি , মধ্যকর্ণ তুলনামূলকভাবে ছোট । এখানে তিনটি ছোট ছোট হাড় আছে । হাড়গুলোর একেকটি দেখতে একেক রকম । এদের নামগুলো হচ্ছে হ্যামার , এনভিল ও স্টিরাপ । এরা পরস্পরকে ছুঁয়ে থাকে । মধ্যকর্ণের একদম শেষে একটা নল আছে । এর নাম ইউস্টেশিয়ান নালিকা । এটি গলা পর্যন্ত এগুনো । এ নালীর মাধ্যমে অন্তঃকর্ণ বায়ু চলাচল করে । এতে কোনো সমস্যা হলে সাথে সাথে বোঝা যায় । হঠাৎ করে কান বন্ধ হবার কারণ হচ্ছে ইউস্টেশিয়ান নালীর কোনো সমস্যা ।
চুয়াডাঙ্গা থেকে সনজিত কর্মকার : চুয়াডাঙ্গায় দফায় দফায় বিদ্যুত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয়দের মাঝে ভের বর্হিপ্রকাশ সৃষ্টি হচ্ছে । বৃহস্পতিবার রাতে সোয়া ১টায় দিকে বিদ্যুত সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে শুক্রবার বেলা পৌনে ১১টায় আবার চালু হয় । এর আগেও একইভাবে বিদ্যুত সরবরাহ বন্ধের ঘটনা ঘটেছে । কেনো এতো বিদ্যুত বিভ্রাট ? তা জানতে গেলে ওজোপাডিকোর চুয়াডাঙ্গা কার্যালয় থেকে জানানো হয় , গ্রিড সাবস্টেশনের যান্ত্রিক ক্রুটি আর তার ছিঁড়ে পড়ার কারণে বিদ্যুত সরবরাহ করা যায়নি ।
ইন্দুমতী , মামুদ সাহেব খুব মজার লোক , হঠাৎ কোথাও কিছু নেই আমাকে বলছেন , আচ্ছা বলুন তো হোয়াট ইজ কমন বিটুইন গাঁধীজি অ্যান্ড মি ? আমি ভ্যাবাচ্যাকা ! উনি নির্বিকার মুখে বললেন , উই বোথ হ্যাভ আন ইউজুয়াল নেমস , এটা নাকি একটা ছাত্র লিখেছে ইতিহাসের প্রশ্নপত্রে , প্রশ্ন ছিল , হোয়াট ইজ কমন বিটুইন চেঙ্গিস খান অ্যান্ড গাঁধীজির , বলা বাহুল্য মামুদ সাহেব সেটা নিজের জন্যে কাস্টমাইজ করেছেন ।
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : হ্যাঁ ভাই , ভালো আছি । আপনি কেমন আছেন ?
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন , " বাংলাদেশের প্রায় ৬৫ লাখ শ্রমিক বিদেশে চাকরি করে । এদের অর্ধেকই অদক্ষ । দক্ষ হলে এরা দ্বিগুন অর্থ উপার্জন করতে পারতো । তাই ' ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট পলিসির ' খসড়ায় শ্রমিকদের বিদেশে পাঠাতে হলে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণমূলক কোর্স করানোর বিধান রাখা হয়েছে । "
গোল্ডেন গ্লোব সিনেমাজগতের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার । মর্যাদার বিচারে অস্কারের পরে অন্যতম সেরা এই পুরষ্কার । পুরস্কারটি দেয় হলিউড ফরেন প্রেস এসোসিয়েশন । সংগঠনটির শেকড় গড়ে উঠেছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় । পার্ল হারবারের ঘটনা আমেরিকাকে যুদ্ধে টেনে নিলো । সে সময়ের ফিল্ম দর্শকরা সিনেমায় খুঁজছিলেন বৈচিত্র্য আর তারা চাইছিলেন একইসাথে একটু হাঁফছাড়া , প্রেরণামূলক কিন্তু বিনোদনধর্মী ছবি । অরসন ওয়েলস , প্রেস্টন স্টার্জেস , ড্যারিল জানুক এবং মিশেল কার্টিজ প্রাণান্ত চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন সেই চাহিদা মেটাতে । যুদ্ধের সে সময় সব এলোমেলো । যোগাযোগ ঠিকমত করা যাচ্ছে না । তখন কয়েকজন সাংবাদিক জোট বাঁধলেন এবং তারা ঠিক করলেন , প্রত্যেকের পাওয়া সব তথ্য নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেবেন । ভাবনাটা নতুন নয় । এর আগেও এমন চেষ্টা হয়েছিল বার দুয়েক । কিন্তু কোনটাই টেকেনি । ' ৪৩ সালে এই সাংবাদিকরা গঠন করলেন ' হলিউড ফরেইন করেসপনডেন্টস এসোসিয়েশন ' । সিনেমা শিল্প তখনও বিদেশে বাজারের গুরুত্বের ব্যাপারে সচেতন হয়নি । হলিউডের রুজভেল্ট হোটেল হয়ে উঠলো এই ছোট্ট দলটির সব ধরণের কাজের কেন্দ্রবিন্দু । এখানেই সংগঠনের উদ্যোগে সিনেমায় অনবদ্য অবদানের জন্য প্রথম পুরষ্কারটি দেয়া হয়েছিল ' ৪৪ সালে , টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্সের স্টুডিওতে ছোট আকারে । সেবারের সেরা ছবি ' দ্য সং অব বার্নাডেট ' ছবির জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জেতেন জেনিফার জোনস । ' ওয়াচ অব দ্য রাইন ' ছবির জন্য সেরা অভিনেতা নির্বাচিত হন পল লুকাস । পরের বছর পুরস্কারের ক্রেস্ট নিয়ে নানা ভাবনা আসে । গ্রুপের প্রেসিডেন্ট মারিনা সিস্টারনাস গোল্ডেন গ্লোবের ভাবনাটা নিয়ে আসেন । বড় আকারে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানটা ' ৪৫ সাল থেকেই শুরু হয় । ' ৫০ সালে দু গ্রুপের মতপার্থক্যে সংগঠনটি ভেঙ্গে যায় । গড়ে ওঠে দুটো স্বতন্ত্র সংগঠন । একটির নাম - ' দি হলিউড ফরেইন করেসপনডেন্টস এসোসিয়েশন ' ; আরেকটির নাম - ' ফরেইন প্রেস এসোসিয়েশন অব হলিউড ' । এক গ্রুপ দিয়ে যাচ্ছিল গোল্ডেন গ্লোব আর অপর গ্রুপ পুরস্কারের নাম দিয়েছিল ' হেনরিয়েটা ' ; তাদের সভাপতি হেনরি গ্রিসের নামে । বেশিদিন অবশ্য এভাবে যেতে হয়নি । ' ৫৫ সালে দু গ্রুপ আবার একত্রিত হয়ে গঠন করল ' দি হলিউড প্রেস এসোসিয়েশন ' । এবারের নীতিমালা হল অনেক শক্ত । ' ৫১ সালে গোল্ডেন গ্লোবের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত হলো । সেরা ছবি , অভিনেতা আর অভিনেত্রীর পুরস্কার দুটো ক্যাটাগরিতে দেয়া হবে বলে ঠিক হল - ড্রামা আর মিউজিক্যাল বা কমেডি । ' ৫২ - তে এলো বিনোদন জগতে অসামান্য অবদানের পুরস্কার ' সেসিল বি ডেমিলি ' পুরস্কার । ' ৫৫ তে শুরু হলো ' টেলিভিশন শো ' - এর জন্য পুরস্কার দেয়া । এখন গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার দেয় মোট ২৫টি ক্যাটাগরিতে । এর মধ্যে ১৪টি সিনেমার আর ১১ টি টেলিভিশনের জন্য । প্রতি বছর হলিউড ফরেইন প্রেস এসোসিয়েশনের সদস্যরা অভিনেতা , পরিচালক , লেখক আর প্রযোজক মিলে প্রায় ২৫০ জনের সাক্ষাৎকার নেয় , শ ' তিনেক ছবি দেখে , সিনেমার সেট থেকে সরাসরি রিপোর্ট করে । সদস্যরা ভিন দেশের উৎসবগুলোতেও অংশ নেয় । গোল্ডেন গ্লোবের ৬৬ তম আয়োজন হল এই ১১ জানুয়ারি । ক্যালিফোর্নিয়ার বেভারলি হিলসে জমকালো অনুষ্ঠানে বিতরণ করা হলো ' ০৮ সালের সেরা সিনেমা আর টেলিভিশন শো - এর পুরস্কার ।
যেহেতু আমি ফটোগ্রাফার তাই ছবি নিয়েই মন্তব্য করি । ছবির কম্পোজিশন এবং টেকনিকাল কিছু বিষয় এড়িয়ে গেলে বাকি আয়োজনটা খুব ভালো ।
পোস্ট করা হয়েছে : বৃহঃ নভেম্বর ১৩ , ২০০৮ ১২ : ১৩ পূর্বাহ্ন
ঢাকা , ২৮ জুন : মাত্র ছয় মাসের প্রেম এবং অনেকটা হুট করেই গোপনে বিয়ের কাজটি সেরে ফেলেছেন বন্ড তারকা ড্যানিয়েল ক্রেইগ ।
বিষাদময় ব্যক্তিগত বিষয়গুলোও এখানে তুলে ধরা হয়েছে , - উদাহারন হিসেবে বলা যায় , তাঁর প্রথম স্ত্রী , এভিলিনকে একবার প্রহার করেছিলেন এই মর্মে তাঁর বিরূদ্ধে অভিযোগ , " তিনি তাঁর গলা টিপে ধরে ছিলেন " । ( ম্যান্ডেলার নিজস্ব অভিমত হল , একবার তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে , এভিলিন চুলা থেকে লাল উত্তপ্ত খুন্তি বের করে তাঁর মুখের দিয়ে এগিয়ে আসছিল , এবং তিনি তাঁর হাত থেকে খুন্তিটি কেড়ে দুমড়ে মুচড়ে ফেলে দিয়েছিল । ) ১৯৬৮ সালে , তাঁর ৭৬ বছর বয়সী বৃদ্ধা মা তাঁর গ্রাম ট্রানসকেই থেকে একাই রুবেন দ্বীপে তাঁকে দেখতে আসেন , ম্যান্ডেলা লিখেছেন , " আমার সাথে সাক্ষাত শেষ হলে , আমি তাঁকে ধীরে ধীরে নৌকার দিকে হেঁটে যেতে দেখি , যেটি তাঁকে মূল ভূখন্ডে আবার ফিরিয়ে নিয়ে যাবে , এবং তখনি আমার মনের মাঝে একটি চিন্তাই বার বার দোলা দিচ্ছিল যেন , আমি শেষ বারের মত আমার মাকে দেখছি " ।
কোয়ান্টাম কম্পউটার নিয়ে আমাদের জল্পনা কল্পনার শেষ নেই । এ এমন এক মহা কম্পউটার যে কিনা চলমান সময়ের সবথেকে শক্তিশালী কম্পিউটারকেও উড়িয়ে দেবে এক ফু তে । তবে আসুন জেনে নেয়া যাক কোয়ান্টাম কম্পিউটার সত্যি আসলে কি জিনিস ।
অর্থমন্ত্রী বলেন , " অনেক ক্ষেত্রে তারা ধারণা বা অনুমানের ওপর ভিত্তি করে কারো দোষ খুঁজে পেয়েছে বা সুপারিশ করেছে । এর ভিত্তিতে তাৎক্ষণিকভাবে কারো বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনা যায় না । এর অধিকতর তদন্ত প্রয়োজন ।
নরওয়ের আলেক্সান্দ্রে বাওয়ের ওয়েস্টবিয়ে বলেন , " আমি প্রমাণ করতে পারবো , তার বিরুদ্ধে স্বামী যে অভিযোগ এনেছেন এর পুরোটাই মিথ্যে এবং এটি রুমানার সুখ্যাতি নষ্ট করার অপচেষ্টা মাত্র । "
লেখক বলেছেন : থাংস . . . . । আমি আপনের সেনাপতি না ? ভাল না হয়ে কই যাই বলুন
হেলাল এম রহমান বলেছেন : ২ . খবরঃ ' বর্তমানে বর্ডারে মানুষ ( বাংলাদেশী ) হত্যা অনেক কমেছে ' ' - ভারতীয় হাই কমিশনারের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বানিজ্য মন্ত্রী ফারুক খান । প্রতিক্রিয়াঃ ' এরে জনসমক্ষে জুতাপেটা করা অনেক দিন আগেই জায়েজ হয়ে গেছে । ' কঠিনভাবে একমত ।
ওয়ার্ডপ্রেসের অন্যতম ও শক্তিশালী একটি ফিচার হচ্ছে প্লাগইন ম্যানেজমেন্ট । নিজের ব্লগকে আকর্ষনীয় করে তুলতে প্লাগইনের জুড়ি নেই । এক একটি প্লাগিনের রয়েছে এক এক রকম সুবিধা । ওয়ার্ডপ্রেসের প্লাগিন ডিরেক্টরীতে রয়েছে শত শত প্লাগইন । আবার কিছু কিছু আরও পড়ুন …
কেপ টাউন স্টেডিয়াম ( Cape Town Stadium ) শুধুমাত্র বিশ্বকাপের জন্যই এই স্টেডিয়ামটি নির্মাণ করা হয়েছে । এটি অবস্থিত দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে ( Cape Town ) , নাম দেখেই বোঝা যায় তাই না ? পরিকল্পনার সময় এর নাম ছিলো গ্রিন পয়েন্ট স্টেডিয়াম ( Green Point Stadium ) , কারণ , এটি কেপ টাউন শহরের গ্রিন পয়েন্টে অবস্থিত । ২০০৭ থেকে শুরু করে মাত্র ৩৩ মাসের মাথায় শেষ হওয়া এই স্টেডিয়ামটি তৈরীতে খরচ হয়েছে ৬০০ মিলিয়ন ডলার । ৬৯ , ০৭০ জন ধারণক্ষমতার সদ্য তৈরী স্টেডিয়ামটি এখন মুখিয়ে আছে বিশ্বকাপের বিশাল আয়োজনে সামিল হতে । কেপ টাউনের এ স্টেডিয়ামটিতে একটি সেমিফাইনালসহ খেলা হবে ৮ টি । প্রথম রাউন্ডের খেলাগুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে পর্তুগাল বনাম উত্তর কোরিয়া এবং ইতালি বনাম প্যারাগুয়ের ম্যাচ । এলিস পার্ক স্টেডিয়াম ( Ellis Park Stadium ) এলিস পার্ক স্টেডিয়ামের আরেকটি নাম হলো - কোকা কোলা পার্ক ( Coca Cola Park ) , কারণ , এর স্পন্সর ছিলো কোকা কোলা কোম্পানি । জোহানেসবার্গে অবস্থিত এটি দ্বিতীয় স্টেডিয়াম , যেখানেও বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে । আসলে জোহানেসবার্গই হলো একমাত্র শহর , যার দুটো স্টেডিয়াম ব্যবহার করা হচ্ছে বিশ্বকাপের জন্য । এই স্টেডিয়ামটির নামকরণ করা হয়েছিলো জে . ডি . এলিস ( J . D . Ellis ) এর নামে ; যিনি এর জন্য জায়গা দান করেছেন । পরবর্তীতে কোকাকোলা ৫৮ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে এটি কিনে নিয়েছিলো । এর পর থেকেই এর নাম বদলে হয় কোকা কোলা পার্ক । এই স্টেডিয়ামে আগে ধারণ ক্ষমতা ছিলো ৬০ , ০০০ জন , যা এখন ৬৫ , ০০০ জনে উন্নীত করা হয়েছে । বিভিন্ন আয়োজনের জন্যই এই স্টেডিয়ামটি ব্যবহার করা হয় । ১৯৯৫ সালের রাগবি বিশ্বকাপের ফাইনালও কিন্তু এ মাঠেই হয়েছিলো । এছাড়াও এখানে বিভিন্ন কনসার্টের আয়োজনও করা হয় । এই বিশ্বকাপে মোট ৭টি ম্যাচের আয়োজন করা হয়েছে এই মাঠে । এর মধ্যে কোয়ার্টার ফাইনাল একটি । প্রথম রাউন্ডে এই স্টেডিয়ামে ব্রাজিল বনাম উত্তর কোরিয়া এবং আর্জেন্টিনা বনাম নাইজেরিয়ার ম্যাচই হলো এর মূল আকর্ষণ ।
বাংলা ১২২৮ সালের জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে ভক্ত লালাবাবুর রাধাকৃষ্ণের যুগল লীলা দর্শন করতে করতেই তাঁদের পাদপদ্মে লীন হয়ে গেলেন । ব্রজধামে বৃন্দাবনে আজও ভক্ত লালাবাবুর পুণ্যস্মৃতি সমু্জ্জ্বল ।
অনেক বড় হয়েছে পোস্টটা । কিছুতেই সামুতে পোস্ট করা গ্যালো না । আপাততঃ আমারব্লগ . কমে পোস্ট করেছি । লিঙ্ক রইল - http : / / tamosodeep . amarblog . com / posts / 123769 / আর বোনাস হিসেবে রইল এই পোস্টটা , যেটা দেয়ার সময় আমি জেনারেল ছিলাম এবং আরও একবার সেফ হবার অপেক্ষা করছিলাম । - Click This Link যার ইচ্ছে হয় দেখে আসবেন , ইচ্ছে না হলে যাবেন না । অনর্থক এই পোস্টে ইসলামের . . .
পোস্ট করা হয়েছে : মঙ্গল জুলাই ২২ , ২০০৮ ৩ : ৫১ অপরাহ্ন
সবিনয় নিবেদন এই যে , আমি ( নাম ) । জন্ম ১৮ / ১১ / ১৯৯৬ । আমি ভিকারুন নিসা নূন স্কুলের বসুন্ধরা দিবা শাখার একজন নিয়মিত ছাত্রী । আমি ছাত্রী হিসেবে ভাল ফলাফলের জন্য প্রতি বিষয়েই স্কুলের শিক্ষকদের কাছে কোচিং করি । যেমন লুৎফর রহমান স্যারের কাছে গণিত , মাহবুবুল হক স্যারের কাছে ইংরেজি , জাহাঙ্গীর আলম স্যারের কাছে পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন , জিনাতুন্নেছা আপার কাছে জীববিজ্ঞান এবং পরিমল জয়ধর স্যারের কাছে বাংলা । অত্র স্কুলে আমি চতুর্থ শ্রেণী থেকেই পড়ে আসছি । পরিমল জয়ধর স্যার স্কুলে বাংলা বিষয় পড়ান বলে আমি তার কোচিংয়ে গত মে ২০১১ থেকে ১০ জনের ব্যাচে পড়া শুরু করি । আনুমানিক ২০ - ২৫ দিন পরে কোচিং ক্লাসে পড়তে যাওয়ায় আমার একটু বিলম্ব হয় । দেরিতে যাওয়ায় যেটুকু পড়ায় আমি অনুপস্থিত ছিলাম সেটুকু পড়া স্যার আমাকে বুঝিয়ে দেবেন বলে দেরি করতে বলেন । সবাই চলে যায় কিন্তু আমি রয়ে যাই । সবাই চলে গেলে আমি আগের পড়াটুকু পড়তে থাকি । স্যার মূল দরজা বন্ধ করে রুমে এসে রুমের দরজা বন্ধ করে দেন এবং আমি কিছু বুঝার আগেই আমার মুখ বেঁধে ফেলেন । মুখ বাঁধা থাকায় আমি কিছু বলতে পারিনি । হাত ছোড়াছুড়ি করতে যাওয়ায় তিনি আমার ওড়না দিয়ে আমার হাত পেছনে বেঁধে ফেলেন । হাত বেঁধে সে আমাকে ভীষণ মারধর করে । মারধর করে সে আমাকে উলঙ্গ করে ফেলে এবং আমার ছবি তোলে । ছবি তোলার পর সে আমাকে শারীরিক নির্যাতন করে । ঘটনার আকস্মিকতায় আমি হতভম্ব হয়ে যাই এবং মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি । এরপর সে আমার বাঁধন খুলে দেয় এবং সাবধান করে দেয় যে ঘটনা কাউকে বললে , নিয়মিত তার ক্লাস না করলে সে আমার ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেবে এবং আমাকে মেরে ফেলার হুমকি পর্যন্ত দেয় । এতে আমি মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি এবং দিশাহারা হয়ে যাই । এরপর জুন ১৭ তারিখ লুৎফর স্যারের ব্যাচ থেকে পড়ে আমি পরিমল স্যারের ব্যাচে পড়তে যাই । তখন অন্য ব্যাচ পড়ছিল । স্যার আমাকে পাশের রুমে বসতে বলেন এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই ব্যাচ ছুটি দিয়ে সদর দরজা বন্ধ করতে যান । তখন আমি দৌঁড়ে গিয়ে তাকে দরজা বন্ধ করতে বারণ করি । তখন সে আমাকে ধাক্কা দেয় এবং মাথা দেয়ালে লাগায় আমি মাথায় ব্যথা পাই । তখন সে আমাকে ধমক দেয় যে , ' তোকে বলেছি আমার ইচ্ছার বাইরে যাবি তো তোকে জানে মেরে ফেলবো ' । এরপর সে আমাকে শারীরিক নির্যাতন করে । জুন ১৮ তারিখ সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় ১৯ জুন তারিখে ঘটনাটি আমার সহপাঠীদের অবহিত করি । তারা আমাকে ঘটনাটি শাখা প্রধানকে ( লুৎফর রহমান ) জানাতে বলে । তারা আমাকে পরামর্শ দেয় যে , শাখাপ্রধান এ বিষয়টির সুষ্ঠু বিচার করতে পারবেন । সেদিন আমি আমাদের শাখাপ্রধান লুৎফর রহমান স্যারকে ব্যাপারটি বলতে যাই । কিন্তু তিনি ব্যক্তিগত বা স্কুলের কাজে স্কুলে ছিলেন না বিধায় তাকে ওইদিন ঘটনাটি জানাতে পারিনি । জুন ২০ তারিখ স্যার স্কুলে অনুপস্থিত ছিলেন । জুন ২১ তারিখে তিনি স্কুলে আসেন এবং আমি তাকে সুযোগ বুঝে ব্যাপারটি জানাই । তিনি আমাকে বললেন যে , তিনি ঘটনাটি দেখবেন । লুৎফর রহমান স্যারকে ঘটনা জানানোর পরও ২২শে জুন পরিমল স্যার স্কুলে এলে আমি লুৎফর স্যারকে পুনরায় ব্যাপারটি বলি । তিনি আমাকে ব্যাপারটি ভেবে দেখছেন বলে আশ্বস্ত করেন । জুন ২৩ তারিখে স্কুলে অভিভাবক মিটিং ছিল যেখানে আমাদের স্কুলের অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগমও উপস্থিত ছিলেন । সেদিন পরিমল স্যারকে আমরা স্কুলে দেখিনি । এরপর ২৬ ও ২৭শে জুন তারিখ অসুস্থতার কারণে আমি স্কুলে উপস্থিত হতে পারিনি । জুন ২৮ তারিখে স্কুলে গেলে আমাদের দশম শ্রেণীর সব ছাত্রী পরিমল স্যারের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় আমরা আলোচনায় বসি । আলোচনায় তার সম্পর্কে আরও কিছু কুরুচিপূর্ণ কথা উঠে আসে । তখন আমরা সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেই যে , আমরা অধ্যক্ষকে এ ব্যাপারে অবহিত করবো । তাই আমরা পরিমল স্যারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করে আবেদনপত্র তৈরি করি । আবেদনপত্রটি ক্লাসে পড়ে শোনালে স্বেচ্ছায় সবাই এতে নিজ নিজ নাম স্বাক্ষর করে । এরপর আবেদনপত্রটি শাখা প্রধান জনাব লুৎফর রহমান স্যারের মাধ্যমে অধ্যক্ষ বরাবর পৌঁছে দেয়ার অনুরোধ জানাই । উল্লেখ্য যে , আমি স্কুলে অনুপস্থিত থাকাকালীন ২৭শে জুন ঘটনাটি স্কুলে জানাজানি হয়ে যায় । অতএব , এ ব্যাপারটি আপনার সুবিবেচনায় এনে আমার ওপর পরিমল স্যার যে বর্বরোচিত , অমানবিক , অনৈতিক , ঘৃণিত আচরণ করেছেন তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও বিচারের দাবি জানাচ্ছি । "
তোমা হতে পাবার আশায় তোমারে করিনি দান ! আমার অসহায় দিনে , / তুমি নাহি দাও আমার সেই প্রতিদান ।
গোপালগঞ্জ , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : গোপালগঞ্জে ৭২ ' র সংবিধান পূর্ণ বাস্তবায়ন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসামপ্রদায়ীক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন ও সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । আজ রোববার এ দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক , সাংস্কৃতিক ও মানবাধিকার সংস্থা এ কর্মসূচি পালন করে ।
( ২ ) উপ - ধারা ( ১ ) এর উদ্দেশ্য পূরণকল্পে মহাপরিচালক বা তাহার নিকট হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি যে কোন যানবাহন যে কোন স্থানে পরীক্ষা করিতে বা চলমান থাকিলে উহাকে থামাইয়া তাত্ক্ষনিকভাবে পরীক্ষা করিতে , এইরূপ পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সময়ব্যাপী আটকাইয়া রাখিতে ( detain ) বা উক্ত উপ - ধারা লংঘনকারী যানবাহন ও সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র আটক করিতে ( seize ) বা উহার পরীক্ষাকরণ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিতে পারিবেন ৷
তারা বিল্ডিং কোডের মাধ্যমে সেপটিক ট্যাংক ও নিজেদের পয়ঃ ও বর্জ্য শোধনের ব্যবস্থা হাউজিং কোম্পানির ওপর ছেড়ে দিলে ওয়াসার দায়িত্ব অনেকটাই কমে যাবে বলেও মন্তব্য করেন ।
রেটিং : ০ / + ০ , পোষ্টটি ৮৭ বার দেখা হয়েছে , মন্তব্য : ১ , বিস্তারিত
আবার হয়ত কোনো একদিন সব অসমাপ্ত গল্পগুলো নিয়ে এমন একটি বিরক্তিকর লেখা লিখে আপনাদের সময় নষ্ট করব ।
জিয়া , তাহের আর খালেদ মোশারফ বলেন ৭৫ ' এর পর সবাই ক্ষমতা দখলের লাইনে ছিলেন । ক্ষমতার হাড্ডি নিয়ে একদল কুকুর কামরা কামরি করে নিজেরা যেমন মরেছে অন্যদেরও মেরেছে । ৭৫ ' এর পট পরিবর্তন নিয়ে সেনাবাহিনীর কাউকে হিরো বানানোর কোন যুক্তি দেখি না ।
শান্তর বয়স ১২ বছর । ও হোস্টেলে থাকে । আজ ৬ অক্টোবর , দু দিন বাদে ওর জন্ম দিন কিন্তু বাদ সেধেছে নতুন প্রিনসিপাল । জন্মদিনের ছুটি দেয়ার কোন প্রশ্নই আশেনা দারুন কড়া আর রাগি মানুষ তিনি । হোস্টেলেও জন্মদিন পালন এক রকম অসম্ভব । এখন কি হবে ওর তাহলে কি ওর ১৩ তম জন্মদিন পালন হবেনা । গত বছরের জন্মদিনের কথা খুবই মনে পড়ছে । বাসায় বন্ধুদের সাথে মিলে কত সুন্দর ভাবেই না জন্মদিন উৎসব পালন করেছে সে । কিন্তু এইবার আর যেতে পারবে না . . অনুষ্টানও করা হবে না । পড়ায় মন বসে না . . কিছুতেই মন বসে না । কি করবে সে . . এটা সেটা অনেক কিছু ভাবছে . . রাত হল সবাই প্রায় ঘুমিয়েই গিয়েছে . . কিন্তু শান্তর ঘুম আসছে না . . বেডের ঠিক শেষের দিগেই জানালা , শুয়ে শুয়ে চাদঁটাকে আজ দেখা যাচ্ছে . . মার কথা খুবই মনে পড়ছে . . ইশশ কেন যে হোস্টেলে এলাম . . . . ? ? ?
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : আমাদের নৈতিক অবস্থা দিন - দিন নীচের দিকে যাচ্ছে ! !
এ ব্যাপারে প্রক্টর সাইফুল ইসলাম বলেন , নির্যাতিতদের উদ্ধারের পর তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে । জড়িতদের শাস্তির ব্যাপারে তিনি বলেন , বিষয়টি হল কর্তৃপক্ষ দেখবেন । আমি হল প্রভোস্টের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তাদের পাইনি
o সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্ট মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষন কার্যক্রম ।
মোশারফ হোসেন বলেছেন : আদর্শ নারী যতটা মনে হয়েছে তাবলীগের পত্রিকা । জুলাই মাসে ও তারা এ ব্যাপারে লিখতে চেয়েছে দেখা যাক কি লেখে । আর মাসিক আদর্শ নারীর প্রকাশনায় যারা আছে তাদের মনে হয় ওয়েব সমন্ধে জ্ঞান একটু কম আছে । নইলে http : / / Is the Logic of Zakir Naik Reliable ? এ জাতীয় ঠিকানা কিছুতেই দিত না । . com , . net , . org ইত্যাদি ছাড়া আমার এ পর্যন্ত কোন ওয়েব পেজ চোখে পড়েনি । জাকির নায়েকের সব লেকচার পড়া বা দেখা হয় নি । তবে তার পোষাক টা অবশ্যই দৃষ্টিকটু লাগে বিশেষ করে পশ্চিমাদের মত কোট টাই পড়া ।
বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক অভিযোগ করে জানান , তিনি অবৈধভাবে নিজের সহযোগী অধ্যাপক পদ থেকে শর্ত পূরণ ছাড়াই অধ্যাপক এর জন্য উপাচার্যের সাথে জোর লবিং করছেন । বিভাগের বিভিন্ন পরিচয় প্রশ্নপত্র কম্পোজ , প্রিন্ট , ফটোকপি ও প্যাকেজিং এবং পরিক্ষার ফলাফল প্রস্তুতের মত গুরুত্বপূর্ণ কাজে নিয়ম বহির্ভূতভাবে অফিস সহকারীকে ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করেন । বিশ্ববদ্যিালয়ের আইনে পরিক্ষা কমিটির সভাপতি কর্তৃক প্রশ্নপত্রের ব্যাপারে গোপনীয়তা ও সাবধানতা অবলম্বনের বিধান থাকলেও এক্ষেেত্র তা মানা হচ্ছেনা ।
1 . ৩ পার্বত্য জেলায় হরতাল পালিত হচ্ছে না 2 . বান্দরবানে বৌদ্ধমন্দিরে চুরি 3 . সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবিতে বান্দরবানে আদিবাসীদের বিক্ষোভ 4 . বান্দরবানে আদিবাসী স্বীকৃতির দাবিতে সমাবেশ 5 . হরতালের প্রথম দিনে বান্দরবানে ৫ জন আটক
ঠাকুরগাঁও , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ঠাকুরগাঁওয়ে মাটির অম্লত্ব দূরীকরণ ও সুষম ফসল উৎপাদনে ডলোচুন ব্যবহার শীর্ষক কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে । আজ রোববার পীরগঞ্জ উপজেলার বীরহলী গ্রামে বেসরকারি সংস্থা ( আরডিআরএস ) বাংলাদেশ এ কৃষক সমাবেশের আয়োজন করে । জানা যায় , বৃহত্তর দিনাজপুর , রংপুর ও সিলেট জেলায় উঁচু ও মধ্যম জমিতে অম্লত্ব বা ক্ষার বাড়ছে । ফলে এ সব অঞ্চলে সুষম ফসল উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে । এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য ডলোচুন ব্যবহার জরুরি হয়ে পড়েছে । এরই প্রেক্ষিতে আরডিআরএস ' র কাছ থেকে বিনামূল্যে ডলোচুন নিয়ে উপজেলার বীরহলী গ্রামের কৃষক লুৎফর রহমান ও মোস্তফা জমিতে মুগডাল , লিটন মিষ্টি কুমড়া ঢেঁড়স আবাদ করেছে । এতে তারা অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ভালো ফলন পায় । কৃষক সমাবেশে ডলোচুন ' র ব্যবহার ও এ উপকারীতা নিয়ে আলোচনা করা হয় । সমাবেশে বীরহলী গ্রাম ছাড়াও আশপাশের এলাকার কৃষকরা উপস্থিত থেকে ডলোচুন প্রয়োগে উৎপাদিত ফসল পরিদর্শন করেন । এ সময় অন্যান্যের মধ্যে পীরগঞ্জ উপজেলা কৃষি সমপ্রসারণ কর্মকর্তা শাফীয়ার রহমান , আরডিআরএস ' র এফপিবিপি কর্মকর্তা সাদেকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এইউ / আরআর / ২২ . ২২ ঘ . )
লেখকঃ অয়ন বিভাগঃ টিপস এন্ড ট্রিকস | Please wait
দরিদ্র দেশগুলো বলছিল , তাপমাত্রা বৃদ্ধির উর্ধসীমা দেড় ডিগ্রির বেশি হতে পারবে না , কিন্তু তাদের কথা শেষ পর্যন্ত টিকছে না ৻ এ ব্যাপারে একটা ব্যাপকভিত্তিক চুক্তি হবার যে প্রত্যাশা সম্মেলনের শুরুতে তৈরি হয়েছিল , সে সম্ভাবনা যে অনেকটা ফিকে হয়ে গেছে - তার আভাস গতকাল থেকেই পাওয়া যাচ্ছিল ৻
দিক বিদিক বলেছেন : ঈমাম সাহেব নিজের সন্মান অক্ষত রাখুন প্লিজ ।
১১ টি মন্তব্য ৯৫ জন পড়েছেন ১ জন পছন্দ করেছেন বিভাগ : সাহিত্য , প্রবন্ধ
আজ ২১ ফেব্রুয়ারির দৈনিক প্রথম আলোতে একটি সংবাদে জানাগেলো জাতিসংঘ খুব শীঘ্র্ই বাংলাকেও অফিসিয়াল ভাষা হিসাবে ঘোষনা দিতে পারে …
লুৎফর রহমান বলেছেন : ভাষার মাসে হিন্দি আগ্রাসন আর স্বাধীনতার মাসে পাকি বিরোধীতা , দুটোই দারুণ ।
বুধবার : এই আন্দোলন করতে গিয়ে সাধারণ জনগণের কাছ থেকে আপনারা কি পরিমাণ সাড়া পাচ্ছেন ? প্রকৌশলী শহীদুল্লাহ : এক কথায় বলতে গেলে অভূতপূর্ব । আমরা যা আশা করেছিলাম তার চেয়ে অনেক বেশি সাড়া পাচ্ছি । আমাদের অক্ষমতা যে আমরা সবার কাছে যেতে পারছি না । কিন্তু যেখানে যেতে পেরেছি সেখানে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি এবং পাচ্ছি । এমন কোথাও নেই যেখানে মানুষ নিজের স্বার্থ রক্ষা করবে না । তারাই করবে না যারা এই লুণ্ঠনের পক্ষে । দেশের ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে গুটিকয়েক হাতেগোনা লোক ছাড়া সবাই দেশপ্রেমিক । আমাদের সম্পদ , সময় ও লোকবলের সীমাবদ্ধতা রয়েছে । আমার বহু বুর্জোয়া বন্ধু রয়েছে যারা দেশ নিয়ে বেশ চিন্তিত , এটা করতে হবে , সেটা করতে হবে । কিন্তু যখনই তাদের কাছে কোনো সাহায্যের জন্য যাই তারা কথাই বলে না । তবে দরিদ্র ও লুণ্ঠিত জনগণ সব সময়ই আমাদের সঙ্গে ছিল এবং আছে । তারা আমাদের চেয়েও অনেক বেশি ত্যাগ করে ।
সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ নেতাদের একজন । মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করা ও যুদ্ধাপরাধে জড়িত থাকার দায়ে অভিযুক্ত এ নেতা বিগত বিএনপি সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রীর সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন ।
সিয়েরা লিওন । পশ্চিম আফ্রিকা । ২০০১ সালের আগস্ট মাস । গৃহযুদ্ধে সারা দেশ রক্তাক্ত ও বিধ্বস্ত । দেশটির দরিদ্র জনগণ মাত্র একবেলা সেদ্ধ কাসাভা খেয়ে কোন মতে টিকে আছে । রাজধানী ফ্রিটাউন থেকে বহু দূরে লুনসার নামক প্রত্যন্ত এলাকায় তখন নিয়োজিত রয়েছে জাতিসঙ্ঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীর বাংলাদেশ সেনাদল । একদিন লালমাটির গ্রাম্য পথে ধূলো উড়িয়ে যাচ্ছিল সেই সেনাদলের একটি জীপ । দুপুরের [ . . . ]
লেখক বলেছেন : ওয়ারচাইল্ডদের পূনর্বাসন হয়ত তাৎক্ষনিক তথাকথিত কিছু সামাজিক সমস্যার অবসান ঘটিয়েছিল । কিন্তু তারপর ? এই পোষ্টে বর্নিত যুদ্ধশিশুটির মানষিক যন্ত্রনা লাঘব হবে কিভাবে ?
লেখক বলেছেন : আড়াই বছর আগের যেহেতু সেহেতু ওটা আইডিই মুডেই এক্সপি লোড করা হয়েছে । আপনি এক্সপি সেটাপ দেবার আগে কনফার্ম হয়ে নেন যে সব ড্রাইভার আপনার হাতের কাছে আছে এবং সেগুলা ভাইরাস নষ্ট করে ফেলেনি - মানে ঠিকমত কাজ করে । আপনার সিডি দিয়ে কাজ হবে কিনা জানার জন্য যেটা করবেন , সিডি দিয়ে ইন্সটলের চেস্টা করুন । যদি ইন্সটল উইনডোস নাউ , - এ পর্যনত যায় তাহলে বুঝবেন সব ঠিক আছে । সাটা মুড নিয়ে প্রবলেম করলে এর আগেই করবে
স্পোর্টস রিপোর্টার : মিনহাজুল আবেদিন নান্নু । ১৯৮৬ সালে জাতীয় দলের হয়ে ওডিআই অভিষেকের পর ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত খেলেছেন ২৭টি ওডিআই ম্যাচ । টেস্ট খেলতে না পারা এই সাবেক অধিনায়ক ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর . . . [ বিস্তারিত ]
ও প্রসঙ্গে ধর্ম এবং ইন্টারনেট এবং ইন্টারনেটে ইসলাম অসহায় নামে আগে প্রকাশিত দুটো চমৎকার ভিডিও দেখে নেয়া যেতে পারে ।
তারপরও যদি হয় , এরেন্জেড ম্যারেজ , তবে অভিভাবকরা চাচ্ছে নিজ জেলা , পাশ্ববর্তী জেলা , কিংবা নিদেন পক্ষে একই বিভাগের মেয়ের সাথে ছেলেকে বিয়ে দিতে ।
@ হেল কমান্ডো আসিফ ভাই হাসালেন . . . . . . . . . আমি কিন্তু আহামরি ধরনের কোন ধার্মিক না । আমি মুভি দেখি গানও শুনি । বলতে পারেন এগুলো আমার ব্যক্তিগত অসঙ্গতি ।
জাপানে সুনামির কারণে বাংলাদেশে আগেই দাম বেড়েছিল আমদানি করা পুরনো ( রিকন্ডিশন্ড ) গাড়ির । বাজেট প্রস্তাবের পর আর নতুন করে দাম বাড়েনি পুরনো গাড়ির । তবে খোদ জাপানেই গাড়ির উৎপাদন কম থাকায় আমদানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন আমদানিকারকরা । এ কারণে বেশি দামে বিক্রির আশায় গাড়ি ধরে রাখছেন পরিবেশকরা । পরে দাম বাড়লে মুনাফা বাড়বে_এই আশায় ' গাড়ি নেই ' বলে ক্রেতাদের ফিরিয়ে দিচ্ছেন তাঁরা । নতুন - পুরনো গাড়ির আমদানিকারক ও বিক্রেতারা জানান , গত ১১ মার্চ জাপানে ভয়াবহ সুনামি আঘাত হানায় দেশটির কয়েকটি প্রদেশ , বিশেষ করে কানতো প্ [ . . . ] বিস্তারিত
হ - বাংলা নিউজ : বাংলাদেশের ভাষা ও সংস্কৃতি প্রচারে কার্যক্রম শুরু করেছে অনলাইন টেলিভিশন বিদেশ টিভি । প্রবাসী বাঙালিদের অনলাইন এ টেলিভিশন নেটওয়ার্কটি যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের অস্টিন থেকে পরিচালিত হবে । বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪০তম বার্ষিকীতে গত মঙ্গলবার বিদেশ টিভির উদ্বোধন করেন তথ্য ও সংস্কৃতিমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ । অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রাগমা সিস্টেমসের ভাইস প্রেসিডেন্ট এডিথ মায়ার্স , তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ( উন্নয়ন ) মো . আমিনুল ইসলাম , বিদেশ টিভির সিইও কামরুল মিনা ও মার্কেটিং ডিরেক্টর নিজামউদ্দিন ।
একটু তবে আছে এখানে । যাদের গ্যস্ট্রিকের সমস্যা আছে তারা সাবধানে খাবেন আপনার অবস্থা বুঝে । আমি ছবিতে যেটুকু দেখিয়েছি তা বেশী করে খেলে দুজন আর কম করে খেলে চারজন খেতে পারবেন ।
" বন্ধু " সংখ্যার জন্য গল্প / কবিতা প্রদানের সময় শেষ । আপনাদের পাঠানো গল্প / কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে । ১ জুলাই থেকে গল্প / কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে ।
পরে শান্ত মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক ছাত্র সংঘবদ্ধ হয়ে এশিয়ান ইউনিভার্সিটির মূল ক্যাম্পাসে হামলা চালায় । তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনে ভাঙচুর চালায় ও অগ্নিসংযোগ করে । পরে এশিয়ান ইউনিভার্সিটির ছাত্ররাও শান্ত মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে পাল্টা হামলা চালায় । তারা ইউনিভার্সিটির ডিজাইন সেন্টার , আর্ট গ্যালারি ও গ্রন্থাগারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে ।
ম্যাট প্রিয়র ১২ ও গ্রায়েম সোয়ান ১১ রান করেন । অন্য কোনো ব্যাটসম্যানই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছতে পারেননি ।
নিমগাছটার মায়াবি , দীঘল আর বরফির চাকতির মতো ডিজাইন করা ছায়াগুলো যখন এ বাড়ির উঠানে খেলা করে তখন গা ছমছম করে ওঠে । সেই ছায়ার সঙ্গে একটা হিমশীতল ঠাণ্ডা বাতাস কোত্থেকে যেন উঠে আসে । শরীর শিরশির করে । তখন তীব্র শীত অনুভূত হয় । বুকের ভেতরে কনকনে হাওয়া হাহাকার তোলে । বুকের গভীর ভেতরে কী কোনো গোপন দরজা আছে ? থাকলে কে যেন সেই হাওয়ায় দরজা দিয়ে ঢুকে পড়ে বুকের ভেতর । তখন তার মনে হয় সে যেন কবুতরখোলা নদীর মধ্যখানে যেখানটায় খোলা বিস্তীর্ণ চর জেগেছে , সেখানে রাত - দুপুরে একা একা হাত উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে আছে । জোছনার আলোয় চরাচরের চারদিকে ভেসে যাচ্ছে । মৃদু বাতাসে নদীর বুকে নুয়ে থাকা কাশবন বিজ্ঞ পণ্ডিতের মতো মাথা একবার এ পাশ একবার ওপাশ করছে । রাতের একাকীত্বকে দুর্ধর্ষ দুর্বৃত্তের মতো এফোঁড় ওফোঁড় করে ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি রাত জানা আর্তনাদ তুলে ডানা মেলে উড়ে যায় । ঠিক সেই সময়কার মায়াবি আলোয় দূর থেকে তাকে দেখায় যেন এক কাকতাড়ুয়া । গায়ে সঙের মতো ঢিলেঢালা ছেঁড়া তালি মারা আলুথালু কাপড় । মুখে রঙচঙে মাটির হাঁড়ি । দূরে একটা নৌকা হাওয়া পেয়ে দুলতে দুলতে ভেসে যাচ্ছে । নৌকায় টিপটিপ করে হারিকেন জ্বলছে । বাতাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে । নৌকায় কেউ নেই । মানুষহীন নৌকা এবাবে কোথায় যায় ? কার কাছে যায় ? নদীর বুক থেকে একটা পরিচিত গন্ধ পুরো চরকে ছেয়ে ফেলে । বুক ফেটে কান্না আসে কাকতাড়ুয়ার । তারও ইচ্ছেও করে নৌকার মতো দূরে কোথাও হারিয়ে যেতে । কিন্তু সে কাঁদতে পারে না । সে জেগে থাকে ।
পুরনো সংখ্যা দেখার জন্য আপনাকে ' পুরনো সংখ্যা ' লিঙ্কে ক্লিক করে দেখতে হবে । আজকের কোন সংবাদের লিঙ্ক আগামীকাল কাজ করবে না । এবার বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়ই ।
ঢাকা , ৬ জুলাই : প্রধান বিরোধীদল বিএনপি এবং জামায়াতের ডাকা টানা ৪৮ ঘণ্টার হরতালের প্রথম দিনে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ( ডিএসই ) কোনো প্রভাব পড়েনি । লেনদেন হয়েছে হাজার কোটি টাকা ওপরে ।
যদি মানসিক বিকৃত কোন ব্লগার অন্য কোন ব্লগারের পাতায় কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে তাহলে সেই মানসিক বিকৃত ব্লগারের বিরুদ্ধে মন্তব্যের জন্য কিভাবে আপত্তি জানাবো ? উত্তর অন্য কারো জানা থাকলে জানাবেন কি ? ( উত্তর পেয়ে গেলে পোস্ট মুছে ফেলা হবে )
জি ভাইয়া … জীবনটাই মনে হয় আমাদের এরকম … ছেলেবেলা একসময় শুধু স্মৃতি হয়ে রয় …
হাজারো প্রতিবাদ আর নিন্দা সত্বেও নাইন ইলেভেনের নবম বর্ষপূর্তিতে আমেরিকার ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের একটি চার্চের যাজক ঘোষিত পবিত্র কোরান পোড়ানোর কর্মসূচি অপরিবর্তিত রয়েছে । ফ্লোরিডার অখ্যাত গেইনিসভিল শহরে ' ডাভ ওয়ার্ল্ড আউটরিচ সেন্টার ' নামের এভানজেলিস্ট সংগঠন এই কর্মসূচির মূল উদ্যোক্তা । তারা বলেছে , আমরা কোরান পোড়ানোর মাধ্যমে ' দুষ্ট শক্তি ' ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে চাই । মাত্র ৫০ সদস্যের এই সংগঠন ইসলাম ধর্মকে শয়তানের সঙ্গে তুলনা করে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটে প্রচারণা চালাচ্ছে । ১১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এই চার্চে পবিত্র কোরান পোড়ানো হবে বলে তাদের ওয়েব সাইটে বলা হয়েছে । এই গির্জার যাজক টেরি জোনস সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন , নাইন ইলেভেনের জন্য ইসলাম ধর্ম ও শরিয়া আইন দায়ী । অ্যামেরিকায় এই দুইয়ের কোনটাই স্বাগত নয় । জোনস গত বুধবার সিএনএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আরো বলেন , এখানে আর কোনও মসজিদ নির্মাণ করতে দেয়া হবে না । একজন আমেরিকান হিসেবে আমার অধিকার রয়েছে কোরান পোড়ানোর । এই সাক্ষাৎকারে পবিত্র কোরান ও ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জোনস অশালীন এবং আপত্তিকর মন্তব্য করেন । পবিত্র কোরানকে জঙ্গীবাদের মদতদাতা হিসেবে জোনস উল্লেখ করেন । জোনসের অধিকাংশ বক্তব্যই ছিলো অসংলগ্ন । সিএনএনএর রিপোর্টার এক পর্যায়ে জানতে চান , আপনি কোরান পড়েছেন কী ? জবাবে টেরি জোনস বলেন , না আমি কোরান পড়িনি ।
ঢাকা , ১১ জুলাই : অপারেটিং সিস্টেমসহ পলিসি নির্ধারণে এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত না হওয়ায় বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা ( টেশিস ) উৎপাদিত দেশী ব্র্যান্ডের সাশ্রয়ী ল্যাপটপ চলতি মাসে বাজারে আসা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে ।
ওসি ( তদন্ত ) মোয়াজ্জেম হোসেন জানান , পুলিশের উপর জনতার হামলায় এসআই আব্দুল আজিজ , এএসআই শফিকুল ইসলাম ও এএসআই মুসাসহ কয়েকজন ন্যাশনাল পুলিশ আহত হয়েছে ।
১৯৮১ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বার্ষিক সমাবর্তন উৎসবে ভাষণ দেবার জন্য অধ্যাপক আব্দুস সালামকে আমন্ত্রণ জানান হয় । তিনি এতে একটি শর্তারোপ করেন । আর সেটি হচ্ছে তাঁর শিক্ষাগুরু অধ্যাপক শ্রী অনিলেন্দু গঙ্গোপাধ্যায়কে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে সম্মানিত করা । শিক্ষাগুরুকে সম্মানিত করার পর বিজ্ঞানী আব্দুস সালাম কলকাতায় আসেন ।
যারা সাঁতার জানেন না তারা নিলক্ষ্যা বিলে ভ্রমণে গেলে অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট সঙ্গে নেবেন । নৌকায় ভ্রমণকালে হৈচৈ , লাফালাফি করবেন না । এতে যে কোনো সময় দুর্ঘটনার শিকার হতে পারেন ।
১ . হরিতকি ২ . করমচা ৩ . পেয়ারা ৪ . পেয়ারা , কামরাঙ্গা ও লটকন , আমড়া ৫ . কমলা ৬ . ডেওয়া ৭ . বেতফল ৮ . অরবরি ৯ . গাব ১০ . আম
ঢাকা , ১১ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ও সিটি মেয়র সাদেক হোসেন খোকা বলেছে , সামনে আরো হরতাল আসবে । পাশাপাশি গণমিছিল হবে । সরকার পতনে বিএনপি আন্দোলনের অনেকগুলো ধাপ অতিক্রম করেছে । আজ সোমবার বিকেলে ঢাকা মহানগর বিএনপির নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ১৩ জুলাই ' র গণঅনশন সফল করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত যৌথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন । এতে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি অর্থ সম্পাদক আব্দুস সালাম । যৌথসভায় বিরোধদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুকের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানানো হয় । রোজার মাসে সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম চালানোর সিদ্ধান্ত নেয় মহানগর বিএনপি । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এফএম / জেডআর / এসসি / ১৮ . ১০ঘ . )
আমাদের সাথে আছে 229 অতিথি এবং 1 সদস্য অনলাইন
ঠাকুরগাঁও জেলার সীমান্ত এলাকার ব্যাপক জমি চা চাষের উপযোগী । কিন্তু প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ও সরকারী পৃষ্ঠপোষতার অভাবে ঠাকুরগাঁও জেলার সীমান্ত এলাকায় চা চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা কাজে লাগানো যাচ্ছে না । এখানকার মাটির প্রকৃতি . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
গত ৮ জুলাই পর্যটন ও বিনোদন খাতে একমাত্র তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে পুঁজিবাজারে নাম লেখায় ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ।
তাঁর সাথে আলাপ করার পরে আমারও শেয়ারে বিনিয়োগ করতে মন চাইল । কিন্তু সময় দিতে হবে যে অনেক । ঝামেলাওতো আছে ।
আমার আইএসপিতে কোনো সেটিংস উল্লেখ করে দিতে হয়না , সেটিংসগুলি সয়ংক্রিয়ভাবে DHCP সার্ভার থেকে আসে তাই আমি Configuration ড্রপডাউন মেনু থেকে Automatic Configuration ( DHCP ) নির্বাচন করে দেবো । আপনাদের আইএসপি ' র কোনো সেটিংস উল্লেখ করতে হলে আপনারা Static IP address নির্বাচন করে দিয়ে বিস্তারিত তথ্য নীচের বাক্সগুলিতে উল্লেখ করে দেবেন ।
( এই লেখাটি পড়েছেন : ২২৭ জন )
আপনার হাতে গেন্জি : আপনার হাতে গেন্জি পৌঁছানোর জন্য একটি ভাল ব্যাবস্থাপনা গ্রহণ করা হয়েছে । এজন্য আপনাকে ফরম পূরণ করে মোবাইলে ফ্লেক্সি করতে হবে । ফর্ম পূরণ করার পর নিশ্চিতকরণ মেইলে এই নম্বর আপনারে দেওয়া হবে । কুরিয়ারের মাধ্যমে আপনার ঘরে গেন্জি পৌছে যাবে । সুতরাং ঘরে বসেই পেয়ে যান অভ্রর গেন্জি ! ! !
বেলতলার টাকলু বলেছেন : সিলেটে ট্রেন জার্নির মজাই আলাদা ।
এ বিষয়ে আরো জানতে হলে সূরা সাফফাতের সংশ্লিষ্ট আয়াতসমূহের তাফসীর তাফসীরে ইবনে কাসীর খ : ৪ , পৃষ্ঠা : ১৬ - ২১ ; তাফসীরে উসমানী পৃষ্ঠা : ৫৮৩ - ৫৮৪ ; তাফসীরে মাআরিফুল কুরআন খ : ৭ , পৃষ্ঠা : ৪৬২ - ৪৬৬ ; , তাফহীমুল কুরআন খ : ৪ , পৃষ্ঠা : ২৯৭ - ৩০১ দেখা যেতে পারে ।
' তোমাদের ' শব্দটিতে অনেক কুয়াশা যেমন শব্দের কাছে নীরবতা ঋণী যেমন নীরব ফুল সব বন্দনার চেয়ে শ্রেষ্ঠ , ভ্রষ্ট ফুল যেমন বুকের কাছে হাত জোড় করে , ছায়ায় শয়ান ফুল ও বুকের চেয়ে কোমল পাছার সঙ্গীতের মতো ভঙ্গি যেমন অনেক দূর মনে হয় , আমি মনের কুয়াশা ' তোমাদের ' মুখে রাখি , তোমাদের চোখ কাজলের মতো লাগে , চোখে চোখে ছুঁয়ে আমি দেখি , শুয়ে থাকি , যেন বিপুলের ভিতরে নিঃস্বতা কাঁপে , চঞ্চলতা যেন ছায়ায় গোপন , মুখ মুখশ্রী লুকোয় - মুখের ভিতরে চোষ ভাঙে মিশে যায় । ।
এর চেয়ে নীরবতা অনেক ভাল ছিল , এর চেয়ে হারিয়ে যাওয়া অনেক ভাল ছিল , তবুও সইতে হতো না শুন্যগর্ভ বক্তৃতা , হৃদয়হীন ভালবাসা এবং জীবন ঘষে আগুন বের করার দুঃসহ যন্ত্রনা । হৃদয়ের সুপ্ত বাসনাকে জাগ্রত করে আশার ভেলায় উঠে , সংসার সমুদ্রের অতল গহ্বর থেকে নির্ভিক ডুবুরীর মত চেয়েছি মনিমুক্তা সংগ্রহ করতে , কিন্তু দারিদ্রের নিষ্পেশিত ছুরির নির্মম আঘাতে তখনই . . .
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিশ্চয়ই একদিন কেউ না কেউ সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ করবে । হয়তো শতবর্ষ পরে । তখন আজকের প্রগতিশীলরা থাকবেন না । প্রতিক্রিয়াশীল বলেও কেউ হয়তো আর থাকবেন না । শুধু থাকবে ইতিহাসের কঠোর বাস্তবের বলিরেখাযুক্ত মুখাবয়ব । আজ স্বাধীনতার প্রায় চলি্লশ বছরের দ্বারপ্রান্তে এসে মনে পড়ে , আমরা বাবুটিয়া বাজারের পাশ দিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে প্রবেশ করলাম । সবারই তখন অবস্থা শারীরিকভাবে ক্ষত - বিক্ষত । মানসিকভাবে একেবারেই বিপর্যস্ত । সীমান্ত অতিক্রমের সময় একটি মেয়ে মারা যায় , মেয়েটির ছোট বোন আমার হাত ধরেই ছিল । তাকে মনে হচ্ছিল বোধশক্তিহীন একটা মানুষ মাত্র । প্রবল বৃষ্টির মধ্যে আমাদের শরীর জবজব করছিল । ভারতীয় প্রহরীরা সীমান্তে আমাদের অবস্থা দেখে কোন প্রশ্ন না করে ইশারায় ভেতরে প্রবেশ করতে দিয়েছিল । আমাদের দলের প্রায় সবাই ছিল হিন্দু সম্প্রদায়ের । সীমান্ত অতিক্রম করে আমরা একটা স্কুলের মাঠ পেরিয়ে সামনের একটা বাড়ির উঠানে গিয়ে দাঁড়ালাম । আশ্চর্য ঘটনা , প্রবল বৃষ্টির মধ্যেও শরণার্থী দলে সবাই বাড়িটার দাওয়ায় উঠে যেতে লাগল । এমনকি আমার হাত ধরা ভৈরবের সেই মেয়েটিও । কিন্তু একাকী উঠানের মাঝকানে দাঁড়িয়ে ভিজতে লাগলাম । সহসা বারান্দায় উঠে দাঁড়ানোর সাহস আমার হল না । বাড়ির এক বৃদ্ধা তর্জনি উঁচিয়ে বলতে লাগলেন , সবাই এখানে উঠবেন না । ওই গাছের নিচে গিয়ে দাঁড়ান । আসলে ভদ্রমহিলা বুঝতে পেরেছিলেন , দলটার মধ্যে কয়েকজন মুসলমান সম্প্রদায়ের লোক আছেন । সে কারণে তিনি আমাদের বারান্দায় তুললেন না । যে কারণে আমি বৃষ্টির মধ্যে বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকলাম । মুক্তিযোদ্ধা নেতা শহীদ আমাকে বললেন , আপনি আমাদের সঙ্গে চলুন । আপনাকে আপনার ভগি্নপতির বাংলোয় পেঁৗছে দিয়ে ক্যাম্পে চলে যাব । এদের দায়দায়িত্ব এখন আর আমরা নিচ্ছি না । বর্ডার পার করে দিয়েছি । এখন যে যার ব্যবস্থামতো চলে যাবে । আমার কথায় পাশের ঘর থেকে এক তরুণ বৃষ্টির মধ্যে উঠানে নেমে বলল , আসুন আপনারা । আমাদের ঘরে আসুন । বৃষ্টি থামলে যাবেন । দেখলাম ছেলে দুটির বয়স খুব কম । মনে হয় ছাত্র । ফলে সাম্প্রদায়িক ছুতমার্গ তাদের মধ্যে ছিল না । একটি ছেলে এসে আমার হাত ধরে টানল । আসুন আমাদের ঘরে । দেখুন আমাদের দিদি মা বাড়াবাড়ি করছেন । এই বিপদের মধ্যে আমরা আপনাদের এমনি ছেড়ে দিতে পারি না বলে ছেলে দুটি আমাকে এবং শহীদকে টেনে বারান্দায় দাঁড় করিয়ে দিল । সঙ্গে অন্য মুক্তিযোদ্ধারাও বারান্দায় উঠে এলো এবং ভেজা পোশাক নিঙড়াতে লাগল । প্রত্যেকের অস্ত্র এবার প্রকাশ হয়ে যাওয়ায় দেখা গেল মুক্তিযোদ্ধারা সংখ্যায় আটজন ! তারা বারান্দায় উঠে বৃষ্টির পানি নিঙড়ে হু হু করে কাঁপছে । ছেলে দুটি কোত্থেকে যেন সিগারেট নিয়ে ধরাল । বৃষ্টি থেমে গেলে শহীদ তার দলবল নিয়ে উঠানে নামল । আমিও তাদের সঙ্গে আছি । কিছুদিন পরে কলকাতা শহরের বিভিন্ন জায়গা ঘুরতে ঘুরতে যতটুকু মনে পড়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় যাই । সেখানে আমার উপস্থিতি ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রারম্ভকালের ইতিবৃত্ত বর্ণনার প্রথম সুযোগ । আমি দাবি করি , আমরা একটি যুদ্ধ শুরু করেছি এবং তা চালিয়ে যাওয়ার মতো শক্তি আমাদের আছে । দেশব্যাপী মানুষের মধ্যে হানাদার বাহিনীর প্রতি যে ঘৃণা সৃষ্টি হয়েছে সেটাই এই যুদ্ধকে চালিয়ে নেয়ার মতো সামরিক উপাদানে ও সাহসে ভরপুর । সম্ভবত আমি আনন্দবাজারের লেখক গোষ্ঠীকে এই কথা বলেছিলাম , এটা কোন সাময়িক হাঙ্গামা নয় । কিছুদিনের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ পঁচিশে মার্চের ঘটনাকে ভুলে গিয়ে আবার ঠিক হয়ে যাবে সেটাও আর সম্ভব নয় । প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যতই শক্তিশালী হোক বাংলাদেশের জনগণের ঘৃণা তার থেকেও শক্তিশালী রূপ ধারণ করেছে । এ যুদ্ধ সহসা থামবে না । আমার মুখের দিকে আনন্দবাজারের প্রায় সব লেখক ও সাংবাদিক একদৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলেন । তারা আমার আগে আর কারও কাছে এটা যে প্রকৃতপক্ষে একটা মুক্তিযুদ্ধ তা শোনেননি । শুনলেও বিশ্বাস করেননি । তারা আমাকে খুঁটিয়ে অনেক প্রশ্ন করেছিলেন । তবে অধিকাংশই শুধু আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আমার বক্তব্য শুনে যাচ্ছিলেন । আমার মুক্তিযুদ্ধকালীন এসব কথা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় , শক্তি চট্টোপ্যাধায়রা তাদের বিভিন্ন লেখায় বলেছেন । যখন যেখানেই গিয়েছি সে সময় কলকাতার নবীন - প্রবীণ সব লেখকেরই ভালোবাসা পেয়েছিলাম । এর কারণ এও হতে পারে , আমি এদের কাছে একেবারেই অপরিচিত ছিলাম না । কবিতা , কীর্ত্তিবাস , ময়ূখে লেখার সুবাদে আমি অল্পবিস্তর পরিচিত ছিলাম । তাছাড়া তৎকালীন প্রগতিশীল পত্রিকায় নতুন সাহিত্যের একজন প্রায় নিয়মিত লেখক ছিলাম আমি । কফি হাউসে ( এলবার্ট হল ) আমার নিয়মিত যাতায়াত বেড়ে গেল । ততদিনে আমার ভগি্নপতি প্রবাসে বাংলাদেশ সরকারের সচিব হিসেবে পূর্ণ দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন । আমি তখনও তার সঙ্গেই থাকছি । পার্ক সার্কাসের একটি বাড়িতে আমাদের আবাস । এর মধ্যে আমার দায়িত্ব বেড়ে গেল । বিভিন্ন খবরের কাগজে আমার বিষয়ে একটু - আধটু সমর্থনসূচক প্রতিবেদন ছাপা হতে শুরু হয়েছে । তাছাড়া আট নম্বর থিয়েটার রোডে মুক্তিযুদ্ধের মূল অফিসের স্টাফ হিসেবে আমার নাম থাকায় আমি একটি পরিচয়পত্রও পেয়ে গেলাম । এটা ছিল আমার জন্য একান্ত জরুরি । কারণ তখন কলকাতায় চলাফেরা করার জন্য এই পরিচয়পত্রটি থাকা দরকার ছিল । মাঝেমধ্যে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আমি বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত থাকার দায়িত্বও পালন করেছি । পার্ক সার্কাসের মোড়েই সোহরাওয়ার্দী পিতৃপুরুষরা বাস করতেন । একদিন সে বাড়িতে গিয়ে হাজির হলাম । শুনেছিলাম সেখানে বাংলাদেশের কাউকে না কাউকে পাওয়া যাবে । আমার মনে হয় , ওই বাড়িতে গিয়ে আমি যার সাক্ষাৎ পেয়েছিলাম তিনি বেলাল চৌধুরী । তিনি সেখানে থাকতেন কিনা আমার জানা নেই । সব কথা ঠিক মনেও নেই । তার সঙ্গে দেখা হওয়ায় আমার অনেক উপকার হয়েছিল । যতটুকু মনে করতে পারছি ওই বাড়িতে তখন আফরোজা বুলবুলের মা বাস করতেন । বৃদ্ধা আমাকে খুবই পছন্দ করেছিলেন এবং আমি পার্ক সার্কাসে বাংলাদেশ সরকারের একজন দায়িত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন । তার সহায়তায় আমি কমল কুমার মজুমদার থেকে শুরু করে মৃণাল সেন ও আরও কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাই । যদিও কবিতা সিংহ এবং আমি পঞ্চাশ দশকের ঝাকের লেখক । এ সময় আমি মাঝেমধ্যে বালুহাককাক লেনের স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অফিসে হাজিরা দিতে যেতাম । কিন্তু রেডিওতে অংশগ্রহণ করিনি । কারণ পরিবার - পরিজন তখনও বাংলাদেশে অনিশ্চিত অবস্থায় কাল কাটাচ্ছিল এবং পরিবার - পরিজনের কোন খবরই আমার জানা ছিল না । আমি আমার কাজ সাধ্যের চেয়ে বেশি উদ্যমী হয়ে সম্পন্ন করে যাচ্ছিলাম । এ সময় আমার দৃঢ় ধারণা হয়েছিল , তাড়াতাড়ি এই যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটবে না । অবসর সময়ে আমি বেলাল চৌধুরীর সঙ্গে বেরিয়ে পড়তাম । তিনি কলকাতার গলি - ঘুপচি , পথঘাট এবং কোথায় কী খাদ্য পাওয়া যায় তা উত্তমভাবে জানতেন । চীনা খাদ্য খেতে চাইলে তিনি আমাকে একদিন শ্রমজীবী চীনারা যে হোটেলে নিত্যনৈমিত্তিক আহার করে সেই অরিজিনাল চীনা হোটেলে খাওয়াতে নিয়ে গিয়েছিলেন । খুব মজাদার সেই খাদ্যের স্বাদ আমি ভুলিনি । এ সময় হঠাৎ আনন্দবাজারের রবিবাসরীয় বিভাগের সম্পাদক আমার কাছে একটি কবিতা চাইল । তাদের কোন বিশেষ সংখ্যার জন্য । এটা ছিল আমার জন্য দুর্লভ সম্মান । আমি তার হাতে প্রকৃতি কবিতাটি তুলে দিয়েছিলাম । তিনি অত্যন্ত সম্মানিত স্থানে কবিতাটি স্থাপন করে প্রকাশ করেছিলেন । এ কবিতাটি ছাপা হলে বেলাল চৌধুরী আমাকে বলেছিলেন , আল মাহমুদ আপনি এ কবিতায় অসাধ্য সাধন করেছেন । বুদ্ধদেবরা এতদিন যে কথা বলার চেষ্টা করে চলেছেন আপনি তা একটিমাত্র কবিতায় বলতে পেরেছেন । জানবেন এ কবিতাটি কলকাতার সব কাব্যপ্রেমিকেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে । বেলালের এ কথায় আমি খুবই উদ্দীপিত হয়েছিলাম । জানি না বেলাল চৌধুরী এ কথাগুলো স্মরণ রেখেছেন কিনা । কিন্তু আমি আজও ভুলিনি । ঃ প্রায় চলি্লশ বছর আগের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার দিনগুলোর কথা ইতস্তত বিক্ষিপ্তভাবে আমার স্মরণ রেখার ওপর বিদ্যুৎ ঝলক দিয়ে যায় । এর আগে আমি কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় ও তার স্ত্রী মিনাক্ষীর কথা উল্লেখ করেছি । শক্তি তখন আনন্দবাজারের শিশু বিভাগটি দেখতেন । এ কাজে তার এক ধরনের দক্ষতা সৃষ্টি হয়েছিল । পৃষ্ঠাটিতে আমিও দু - একবার লিখেছি । আনন্দবাজার ছাড়া সাহিত্যের ব্যাপারে অন্যত্র যাওয়ার আমার কোন স্কোপ ছিল না । কেউ নিয়েও যায়নি । তখন ছিল নকশালের যুগ । চারু মজুমদারের একচ্ছত্র প্রভাবের মধ্যে কলকাতা ভয়ে থাকত । কফি হাউসে গেলে বুঝতে পারতাম নকশালীরা আমাকে দু ' চক্ষে দেখতে পারে না । অন্যদিকে সিপিআইয়ের ছেলেমেয়েরা আমাকে দেখলে উৎফুল্ল হয়ে উঠত । বসতে দিত । গায়ে পড়ে কফি খাইয়ে দিত । রাস্তায় দেখা হলে মেয়েরা গা ঘেঁষে অসঙ্কোচে চলাফেরা করত । তাদের আন্তরিকতা আমাকে হতাশা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেছিল । এখানে অকপটে একটা কথা স্বীকার করি । আমি নিজেও নকশালীদের ভয় পেতাম । কারণ আমি চাকরি করতাম মুক্তিযুদ্ধের কেন্দ্রীয় অফিস ৮ নম্বর থিয়েটার রোডে । কলকাতায় রাস্তাঘাটে চলাফেলার ব্যাপারে আমার প্রকৃতপক্ষে কোন নিরাপত্তা ছিল না । নকশালীদের দাপটে কলকাতা তখন সম্পূর্ণভাবে পরাভূত । নকশালপন্থী কবিরা কলেজ স্ট্রিট এলাকায় আমার খুব নিন্দা করত । কিন্তু যেহেতু কলকাতার অধিকাংশ পাঠক সেখানকার সাহিত্য পত্রিকাগুলোর বদৌলতে আমাকে চিনত , সে কারণে আমার খ্যাতির ওপর মলিনতা তারা ছড়িয়ে দিতে পারেনি । সিপিআইয়ের সঙ্গে দৃঢ়ভাবে সম্পৃক্ত দু - একজন কবি তখন আমার তত্ত্ব - তালাশ নিতেন । তাদের মধ্যে দু ' জনের নাম আমি উল্লেখ করতে পারি । একজন তরুণ সান্যাল আরেকজন কবি অমিতাভ দাশ । শেষোক্তজন আমাকে গভীর নৈকট্য দিয়েছিল । এ সময় হঠাৎ কলকাতার বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু ঘটল । এ ব্যাপারে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আমি তার শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলাম । আমার কথা রেডিও - টেলিভিশনে প্রচারিতও হয়েছিল । ফলে তারাশংকরের এক নাতনীর সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের পর চিঠিতে আমার পরিচয় হয়েছিল । তার নাম কাঞ্চন কুন্তলা বন্দ্যোপাধ্যায় । সে অনেক কিছু লিখত আমাকে । তখন আমি গণকণ্ঠের সম্পাদক । ব্যস্ততার মধ্যেই প্রতিটি মুহূর্ত কাটাতে হতো । আমি এ সময় শুধু ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণে অনেক মানবিক সম্পর্ক নষ্ট করে ফেলেছিলাম । এর জন্য নিজেকে বড় ছোট মনে হয় আজকাল । মুক্তিযুদ্ধের পর কবি জীবনানন্দ দাশের কন্যা মঞ্জুশ্রী দাশ আমাকে তার পিতার নামাঙ্কিত পুরস্কার দিতে ঢাকায় এসেছিলেন এবং রণেশ দাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে আমাকে ওই পুরস্কার দিয়েছিলেন । ওই সময়ের সাহিত্যের গতি এখন আর চোখে পড়ে না । তখন সাহিত্যিকরা নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন দেশের জন্য । স্বাধীনতার চলি্লশ বছরে এসে হিসাব করতে হবে আমাদের সাহিত্য কতদূর এগুলো ।
সত্যি খুব ভালো লেগেছে আপনার জন্য শুভকামনা রইলো .
বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছি , বাইরে প্রচন্ড বৃষ্টি । হালকা ছাট্ এসে লাগছে গায়ে । তুমি বৃষ্টি অনেক পছন্দ করতে , বৃষ্টি দেখলে তোমার মাথা খারাপ হয়ে যেত । যেখানে যে অবস্হায়ই থাকি না কেন বৃষ্টিতে ভিজতে হবে । মোবাইল , ওয়ালেট ভিজবে বলে প্রথম প্রথম পার পেতাম । এরপর থেকে তুমি তোমার পার্টস এ প্লাস্টিক কোটেড কাভার রাখতে , তারপরও বৃষ্টিতে ভিজতে হবে . . .
অফিসের কাজে হো চি মিনের দেশে এসে পড়ে আছি বেশ কয়েক মাস . . . প্রথমে ভেবেছিলাম ধুমাই ঘোরাঘুরির পোষ্ট দিব । কিন্তু সে আশায় গুড়ে বালি । আশায় গুড়ে বালি বলতে আবার ভেবে বসেন না ঘুরাঘুরি হচ্ছে না । সেটা ঠিকই হয়েছে । কিন্তু বেড়ানোর ফ্লেভারটা ঠিক পোষ্টে লিখে প্রকাশ করার মত যোগ্যতা আমার হয়নি । . . .
দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে বলা হয়েছিল , ' দুর্নীতি দমন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে শক্তিশালী করা হবে । দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধে বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে । ক্ষমতাধরদের বার্ষিক সম্পদ বিবরণী দিতে হবে । রাষ্ট্র ও সমাজের সব স্তরের ঘুষ , দুর্নীতি উচ্ছেদ , অনুপার্জিত আয় , ঋণখেলাপি , চাঁদাবাজি , টেন্ডারবাজি , কালোটাকা এবং পেশিশক্তি প্রতিরোধ ও নির্মূলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । '
লাইভ ব্লগ বলেছেন : ১ মাসের মধ্য বড় এবং এর চেয়েও প্রচন্ড শক্তিশালী আরেটকা ভুমিকম্পের কথা বলাবলি হচ্ছে . . . . . .
অবশ্য হাসিন ভাইয়ের তৈরী যে বিল্ট - ইন ফোনেটিক টাইপিং স্ক্রিপ্ট এখানে ব্যবহার করা হয়েছে , সেটাও সহজ । নিচের বাংলা টাইপিং হেল্প লিঙ্ক হতে দেখে নিন ।
আমের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে প্লীহা , বাত ও ক্ষয়রোগের উপশম হয় । আবার আমের আঁটির শাঁসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে বন্ধ হয় ' উদ্গার ' বা ' বমি ' । আম থেকে তৈরি ' আমচুর ' দারুণ উপকারি ছোটদের আমাশয় রোগে । সবার উপরে তো রয়েছেই বাঙালির এক মুখরোচক - ' আমসত্ত্ব ' , আমের এক মহার্ঘ্য রূপ ।
ইদানিং বাংলালায়ন এবং কিউবি এর নতুন অফারগুলোর কারণে অনেকেই তাদের কানেকশন নিচ্ছেন । আগের কানেকশন ছেড়ে নতুন কানেকশনে যাওয়ার কারণ মূলত মোবাইল ব্রডব্যান্ডের অত্যাধিক ধীর গতি আর সেবার মান খারাপ হয়ে যাওয়া । সাথে সাথে নতুন প্রযুক্তি পরখ করার ইচ্ছাটা তো আছেই । যাই হোক সেখানে কোন সমস্যা না - সমস্যা দেখা দিচ্ছে বাংলালায়ন বা কিউবি এর ইউএসবি মোডেমগুলো লিনাক্সে ব্যবহারের ক্ষেত্রে । ইদানিং ইন্টারনেটে ফোরামগুলোতে প্রচুর পোষ্ট আসছে এই ব্যাপারে । সবারই এই ইউএসবি মোডেম কনফিগার করতে না পারা সংক্রান্ত ঝামেলা । Continue reading →
আমার বাংলা ব্লগিং শুরু সামহোয়্যারইন এ । প্রথমবার সামহোয়্যারইন এ লগ - ইন করে যে ফিচারটা আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছিল সেটা হল প্রিয় পোষ্ট । মজার লেখা , টেকি দরকারী লেখা বা কোন বিষয়ের চমতকার কোন বিবরন সবই পাঠিয়ে দাও প্রিয় পোষ্টে - এই ছিল আমার " ওয়াচ " অবস্থায় কাজ । এমন করে জমতে জমতে অনেক লেখা প্রিয় পোষ্টে জমে যায় , কিন্তু রাখা যায় আর কয়টা ? সামহোয়্যারে প্রিয় পোষ্ট রাখতে রাখতে শেষে এমন হয় যে আর ঐ ব্লগেই ঢুকা যায়না ! এত্তো ভারী হয় । আজকের লেখাটা মূলত তাদের জন্য যারা আমার মতই অনেক লেখা প্রিয়তে রাখেন । আর যারা রাখেন না তাদের জন্য যে না তা নয় , এই লেখা পড়ার পর আপনারাও রাখবেন । Continue reading →
বাতাসে বনলতার শাড়ির আঁচল উড়তো কিনা জানিনা জানালার ফাঁক গলে আমার দৃষ্টি শর বিধে থাকে যেখানে হাওয়ায় ওড়ে ভোর রাতে স্নানের জল বুকে নিয়ে বিগত যৌবনা নারীর অনিচ্ছায় লুন্ঠিত আঁচল ।
বিধি - বিধান মেনে নিজস্ব মালিকানায় স্থায়ী ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হওয়ায় আগামী সেপ্টেম্বরে অন্তত ৯টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার । দেশে মোট ৫৪টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে । এর মধ্যে ৫১টি সাময়িকভাবে অনুমতিপ্রাপ্ত । নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেয়া হলেও আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে তারা । স্থায়ী ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে গত বছরের ১২ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক নির্দেশ প্রদান করে ৯ মাস সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয় । শিক্ষামন্ত্রী স্বয়ং এ ব্যাপারে ' রেড এলার্ট ' জারি করেন । সরকারের নির্দেশ অনুসারে এ পর্যন্ত ৩৯টি বিশ্ববিদ্যালয় সাড়া দিয়ে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যাওয়ার জন্য নানামুখী উদ্যোগ নিলেও ওই ৯টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাসে যাওয়া তো দূরের কথা , এখন পর্যন্ত কোন উদ্যোগই নেয়নি । দেশে পাসের হার বেড়েছে । সেইসঙ্গে বেড়েছে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও । কিন্তু শিক্ষার্থী বৃদ্ধির অনুপাতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ানো সম্ভব হয়নি । এর সুযোগ নিয়ে অনেকেই কোচিং সেন্টারের আদলে বহুতল ভবনের একটি বা দুটি ফ্লোর ভাড়া নিয়ে রাতারতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে বাণিজ্যের পসরা খুলে বসেছে । এর প্রমাণ , দেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা অর্ধশতাধিক হলেও স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণ করে পাঠদানের সদিচ্ছা দেখিয়েছে মাত্র ৯টি বিশ্ববিদ্যালয় । আমাদের মনে রাখতে হবে , বিশ্ববিদ্যালয় মানে হাজার - বারশ ' বর্গফুট আয়তন বিশিষ্ট কয়েকটি ক্লাসরুম নয় । বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা অনেক ব্যাপক । নিজস্ব ক্যাম্পাসের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক , পাঠাগার ও গবেষণাগারসহ সমন্বিত পাঠদানের জন্য আনুষঙ্গিক যা কিছু প্রয়োজন , তার সবই একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকতে হবে । অথচ বাস্তবে আমরা কী দেখছি ? বিপণি বিতান , বাসস্ট্যান্ড , আবাসিক এলাকা , এমনকি শিল্প - কারখানার আশপাশের ভবনে গড়ে ওঠা দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে না আছে বিষয়ভিত্তিক প্রয়োজনীয় শিক্ষক , না আছে জ্ঞানচর্চার মুক্ত পরিবেশ ও সুযোগ । বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিদার প্রতিষ্ঠানগুলো চটকদার বিজ্ঞাপন আর নানা কৌশলের আড়ালে ছাত্র - ছাত্রীদের কাছ থেকে গলাকাটা ফি আদায় করে যে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে , তাতে প্রকৃত শিক্ষার আলোয় আলোকিত মানুষ গড়ে তোলার বিষয়টি পুরোপুরি উপেক্ষিত । জোড়াতালি মার্কা কর্মসূচি ও ব্যবস্থাপনা দ্বারা দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার অভীষ্ট সাধন কোনমতেই সম্ভব নয় ।
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : বিষয়গুলো নিয়ে পড়াশোনা করা প্রয়োজন ।
একজন ভক্ত বলিলেন , আত্মহত্যা করেছে শুনে ভয় হয় ।
২০০১ হতে ২০০৭ সাল পর্যন্ত এক ড্রাগ সার্ভে দেখা গেছে যে , প্রায় ৪০ % অস্ট্রেলিয়ান কোন আন্দাজ ছাড়াই অ্যালকোহল পান করে থাকেন ।
সম্প্রতি গুগল একটি SEO REPORT CAED প্রকাশ করেছে । এতে সার্চ ইঞ্জিনে নিজের সাইটটি কিভাবে এবং কোন জায়গায় আছে তা জানার জন্য বেশ কয়েকটি প্রয়োজনীয় উপাদান আলোচনা করা হয়েছে । টাইটেল ট্যাগ , বর্ণনা মেটাট্যাগ , হেডিংস ট্যাগ , ওয়েব ঠিকানার পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়ে ব্লগার / ওয়েবমাস্টারদেরকে সচেতন করার জন্য এতে সবকটি বিষয়ে খুঁটিনাটি দিক তুলে ধরা হয়েছে । খুব সাধারণ কিছু SEO বিষয়ে সচেতন থেকেই সার্চ ইঞ্জিনের সামনে নিজের সাইটটিকে পরিচিত করে তোলা যেতে পারে । বস্তুত গুগল সার্চ ইঞ্জিন কোন সাইট ক্রল করতে গিয়ে কি কি বিষয় খেয়াল করে , কেন করে এইসব বিষয়ই এই রিপোর্ট কার্ডের মূল আলোচ্য বিষয় । পোস্টে হেডিংস ট্যাগ , কিওয়ার্ড , ইমেজ / ছবির নাম / এঙ্কর টেক্সট নিয়ে এতদিন যা আলোচনা করা হয়েছে , এই কার্ডে সেইসব বিষয় স্থান পেয়েছে । আসলে এই ইবুকটি আরো আগেই গুগল প্রকাশ করতে চেয়েছিল । কিন্তু আজ করি কাল করি করে করে দেরী হয়ে গেল । এবার ওয়েবমাস্টারদের সাথে সাথে সাধারণ ব্লগাররাও গুগলের সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠবেন বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে । ৪৯ পৃষ্ঠার ১ . ৬ মেগাবাইট সাইজের গুগল SEO রিপোর্ট কার্ডটি ডাউনলোড করে নিন । আর নিজের সামর্থ ও ব্লগ অভিজ্ঞতাকে যাচাই করে নিন । খবরটি প্রকাশিত হয়েছে Google webmaster central blog এখানে । ডাউনলোড করুন : Google ' s SEO Report Card ফাইল টাইপ : PDF
বাংলাদেশ নিউজ ২৪x৭ ডটকম , নিউজ ডেস্ক ; জানা গেছে জোটের আমলে নিয়োগ পাওয়া শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮০ জন কর্মকর্তা - কর্মচারীকে ৫ / ৬ বছর চাকরী করার পর অবৈধ নিয়োগের অজুহাত তুলে চাকুরীচ্যুত করার প্রক্রিয়া শেষের দিকে নিয়ে এসেছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ । ঘটনাটি খুবই দু : খজনক কারণ ঐ ৮০ জনের মধ্যে জোটের নেতাদের ঘনিষ্ট আত্মীয় - স্বজন ৬ / ৭ জন থাকলেও বাকিরা সবাই সাধারণ মানুষ । এদের কেউ কেউ চাকুরীর জন্য দেশে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী ঐ সময় যারা সাংসদ বা মন্ত্রী ছিলেন তাদের দিয়ে সুপারিশ করিয়েছিলেন । আর এখন সেই কারণে তারা জোটের লোক পরিচয়ে ফেঁসে গিয়ে চাকুরীচ্যুত হতে যাচ্ছেন । কার্যতঃ কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষুদ্র স্বার্থ ভিত্তিক ক্ষমতা প্রদর্শনের প্রতিযোগিতায় এরা বলি হতে চলেছেন বলে মন্তব্য করেছেন কয়েক জন । দেশে নতুন সরকার গঠিত হওয়ার পর পরই সরকার দলীয় লোক হিসেবে পরিচয় দানকারী কিছু কর্মচারীদেরকে জোটের লোক দাবী করে চাকুরীচ্যুতির জন্য শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিকট দাবী উত্থাপন করে । তবে জোটের লোক হিসেবে কাউকে চাকুরীচ্যুত করা যায় না বলে , নিয়োগ প্রক্রিয়া অবৈধ ছিল এমন অভিযোগে ঐ দাবীর কাছে নতি স্বীকার করে কর্তৃপক্ষ এদের চাকুরীচ্যুতির উদ্দ্যোগ নিয়েছে অনেক আগে । এ এই উদ্দুগের পক্ষে বিপক্ষে এ পর্যন্ত অনেক দেন - দরবার হয়েছে । অমানবিগ এই কাজটি না করার জন্য কত্রিপক্ষের নিকট বিভিন্ন মহল থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছিল , কিন্তু কত্রিপক্ষ ( সম্ভবত চাপের মুখে ) অসহায় কর্ম্চারীদের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করতে পারছেন না । সর্বশেষ পরিস্থিতি হল , নিদ্রিষ্ট কয়েক জনকে টার্গেট করে কারন দর্শানুর নোটিশ জারি করা হয়েছে । এখন তারা যদি চাকুরীচ্যুত হয় তাহলে ছা - পোষা এই লোক গুলো কোথায় যাবে ? কি করবে ? দেশে কি তাহলে যতবার নতুন সরকার গঠিত হবে ততবার টিট - ফর - ট্যাট প্রক্রিয়া এভাবেই চলতে থাকবে ? বাংলাদেশ নিউজ ২৪x৭ ডটকম / এমআলম / এসএকে .
সুদীপ্ত দাসঃ বর্তমান ক্রিকেটে কোনো স্পিন বোলারই নাকি বলে স্পিন ধরাতে পারেন না । একইভাবে দক্ষিণ আফ্রিকার ডেল স্টেইন ছাড়া অন্য কোনো বোলারই নাকি পেস বোলার হিসাবে যোগ্যতা রাখেন না । স্পিনারদের নিয়ে কটাক্ষ করেছেন ইংল্যান্ডের গ্রায়েম সোয়ান । পেসারদের যোগ্যতা নিয়ে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আসর চলাকালে প্রশ্ন তুলেছিলেন ক্যারিবিয়ান সাবেক পেসার মাইকেল হোল্ডিং ।
বাবা গ্রামের বাড়িতে আমাদের রেখে পর দিন ঢাকায় চলে গেলেন । মেজ ভাই ছিলেন ঢাকায় । গ্রামের বাড়িতে যুদ্ধের প্রভাব তেমন একটা বুঝতে পারলাম না । তবে রেডিও অন করলে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত খবরে যুদ্ধ পরিস্থিতি সম্পর্কে জানা যেতো । মনে আছে এম আর আখতার মুকুলের কণ্ঠে উচ্চারিত ' কি পোলারে বাঘে খাইলো . . . . ' । যুদ্ধে পর্যুদস্ত পাক হানাদারদের নানা কর্মকাণ্ড এভাবে রম্যরসিকতার মাধ্যমে তুলে ধরে এম আর আখতার মুকুল মুক্তিযোদ্ধাদের উৎসাহ - প্রেরণা জোগাতেন এবং দেশের মানুষকে প্রবোধ দিতেন । সন্ধ্যার পর রেডিওতে বিবিসির খবর শোনার জন্য রীতিমতো ছেলে - বুড়োদের ভিড় জমতো । মুক্তিযুদ্ধের সময় বিবিসির খবর বেশ প্রাধান্য দেয়া হতো । এ খবরের মাধ্যমে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যেতো । তাই রেডিওতে বিবিসির খবর শোনার জন্য কাজকর্ম সেরে সন্ধ্যার সাথে সাথে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়তো । মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে গ্রামের লোকজন খোঁজ
* ' About Bijoy ' উইন্ডো খুলবে । এবারের কাজটাই আসল । কীবোর্ডের Ctrl , Alt , Shift এবং P এই চারটি কী একসাথে চেপে ধরে এই উইন্ডোর " স্মৃতি সৌধ " আইকনে মাউসের বাম বাটন দিয়ে ক্লিক করুন । কী দেখতে পেলেন ? ?
কিন্তু এ বছর যে দারুণ কিছু একটা করতে যাচ্ছেন তার আভাস বছরের প্রথমেই দেখা গিয়েছিল । বৃসবেন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে আন্দ্রে পেতকোভিচকে হারিয়ে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় শিরোপা জিতলেন কিতোভা । ওই ম্যাচে জিতে সর্বোচ্চ ক্যারিয়ার র্যাংকিং ২৮ নম্বরে উঠলেন তিনি ।
আমি সেই যে কবে দুই সিম কিনে চিলাম . . . . . . . . বাংলালিংক ০১৯১১ = ২০০৬ সালে গ্রামীনফোন ০১৭৩৬ = ২০০৯ সালে আজও ২টাই চলছে . . . . . এয়ারটেল যখন ওয়ারিদের ছিল , প্রথম যখন বাংলাদেশে এসেছিল ।
এই যে চুক্তিটির কথা বারংবার বলা হচ্ছে তার কোন কপি কি প্রকাশ করা হয়েছে ? কেউ কি জানাবেন কোথায় চুক্তিটি পেতে পারি ?
জৈব বস্তু বর্জ্যের মধ্যে জৈব বস্তু সবচেয়ে সম্ভাবনাময় । জৈব বর্জ্যের মধ্যে খাদ্য বর্জ্য , বাগানের বর্জ্য অন্যতম । বাগান বর্জ্যে আছে ঘাস , খড়কুটো , গাছের বিভিন্ন অংশ ইত্যাদি । শীতে বাগান বর্জ্যের পরিমাণ বেড়ে যায় । বর্জ্য বস্তুতে জৈব উপাদানের পরিমাণ বেশি । এ ধরনের বস্তু রসাইকেল করা নানা দিক হতে জরুরি । জৈব বর্জ্য সরিয়ে নেয়া হলে অন্যান্য বর্জ্য শুষ্ক থাকবে । মাছি , আরশোলা , ইঁদুর দ্বারা আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা কমে যায় । জৈব বস্তু রিসাইক্লিংয়ের সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে কম্পোষ্টিং । এটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি । কম্পোস্টিংয়ের ফলে ভারী , আদ্র মাটি জাতীয় এক প্রকার উপাদান তৈরি হয় । একে হিউমাস বলে । এতে গাছের জন্য অনেক প্রয়োজনীয় উপকরণ থাকে । বাগান বা উদ্যানের মাটির স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য এর কোনো জুড়ি নেই । সার হিসেবে যে - কোনো রাসায়নিক সারের তুলনায় উত্তম । যত বেশি জৈব বস্তুর কম্পোস্টিং করা হবে , প্রক্রিয়া তত দ্রুত হবে ।
ঢাকা , ২৫ জুন : অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন , " শেয়ারবাজার স্থিতিশীল করতে তদন্ত কমিটি সরকারের কাছে ২৫টি সুপারিশ করেছে । " তিনি জানান , " শেয়ারবাজারের উন্নয়নের স্বার্থেই এ সুপারিশগুলো করা হয়েছে । "
মিসরের চিত্রনাট্যকার ওয়াহিদ হামেদ তুলোধুনো করলেন ইসলামী জঙ্গি সংগঠন মুসলিম ব্রাদারহুড - কে । স্থানীয় Dream 2 TV চ্যানেলে ১৬ সেপ্টেম্বরে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বললেন :
কবি বলেছেন : টাইমিং মিলে গেলে অবশ্যই দেখা হবে -
নেসার : বাংলাদেশে এপর্যন্ত আমরা বেশ কয়েকবার সামরিক শাসন আসতে দেখেছি । এখন বা সেই সময়গুলোতে সামরিক সরকারের নির্দেশে বিডিআরকে আমরা আর্মির সহযোগীতা করতে দেখি । কিন্তু প্রতিষ্ঠানগতভাবে যদি বিডিআর - এর অবস্থান পৃথক থাকে তাহলে , ওই সময় সে সামরিক শাসনের অধীনে কাজ করতে অস্বীকারও করতে পারে । অথবা সামরিক শাসন প্রতিরোধ করার জন্য সে রাস্তায়ও নামতে পারে । কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিডিআর সংস্থাটা সামরিকবাহিনীর কমান্ডে থাকায় তাদের পক্ষে সেটা সম্ভব নয় । ফলে আমরা প্রত্যক্ষ করেছি অনেক নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে দিয়ে সামরিক বাহিনী যখন রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে , তখন বিডিআর তার কাঠামোগত কারণে সেই কাজে অংশগ্রহণ করতে বাধ্য হয় । তো এসব বিষয়গুলোকে আপনি কিভাবে দেখেন ?
গল্পটা ২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস , ২০০৮ উপলক্ষ্যে প্রথম আলো ' য় ছাপা হয়েছে । * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * * ছাপাখানার গন্ধটা প্রথম প্রথম সহ্য হতো না রফিক উদ্দিন আহমেদ রফিকের । এই কালিঝুলি আর সিসার অক্ষর আর কেরোসিন আর স্পিরিটের গন্ধ । ঘরটাও গুমোট । ওদিকে গোলানো আটা আর তুঁতের দ্রবণটা মিলিয়ে যে আঠা , তারও একটা গন্ধ আছে । মানিকগঞ্জের সিংগাইরের মুক্ত প্রান্তরের বাতাস থেকে এই বদ্ধ ঘরে এসে তার মনটা টিকবে কেন । এই মাথার ওপরে ঝুলমাখা বাল্বের নিচে বসে ঘাড় গুঁজে সামনে প্রুফ দেখতে গিয়ে পায়ের নিচে গন্ধমুষিকের হঠাৎ দৌড়টা টের পেয়ে আরেকটা নতুন গন্ধ রফিকের নাকে এসে লাগে । বয়রা স্কুলের মাঠভরা ছিল চোরকাঁটা , ছোটবেলায় সে যখন দৌড়ে মাঠ পেরিয়ে বাড়ি ফিরত , তখন শো শো বাতাস এসে তার কানে লাগত । তারপর মোল্লাবাড়ির পেছনের জঙ্গলটা পেরুতে গেলে আতাফুল থেকে ভেসে আসত পাকা সবরি কলার গন্ধ , এখন এই গন্ধমুষিকের সঞ্চলন থেকে সে কথাটা তার মনে পড়ে অকারণে । বাবা তাকে এই ঢাকা শহরে এনে ছাপাখানার কাজে লাগিয়ে দিল , এটা সে মানতেই পারছিল না । সত্য বটে , দেবেন্দ্রনাথ কলেজের শিক্ষক প্রাণনাথ বাবু বাবাকে বলেছিলেন , রফিক তো কলেজ ফাঁকি দেয় । কিন্তু কলেজ ফাঁকি দিয়ে সে কী করে ? নাটক করে । মানুদা নতুন নাটক লিখেছেন একটা , খুদিরামের ফাঁসি নিয়ে , এতে রফিকের খুদিরামের পার্ট করার কথা , তো সেই কারণেই শেষের দিকে রফিক একটু বেশি সময়ই দিচ্ছিল তাদের উন্েনষ নাট্যদলের জন্যে । আগের নাটক গলি থেকে রাজপথে সে একটা সাইড ক্যারেক্টার করেছিল , কিন্তু অট্টহাস্য থেকে কান্নায় ভেঙে পড়ার সিনটায় সে এত ভালো করল যে সমস্ত ক্লাপস তার বরাতেই জুটেছিল । ভাগ্যিস , হ্যাজাক বাতির তীব্র আলোর টানে ছুটে আসা পোকাগুলোর একটা ওই সময়েই তার চোখে বাড়ি মেরেছিল । ফলে চোখ দিয়ে দরদর করে জল গড়াতে লাগল । সেদিনই নাটক শেষে মানুদা তাকে জড়িয়ে ধরে বলেছিলেন , খুদিরামকে নিয়ে লিখছি রফিক , এবার তুমিই হবে খুদিরাম । খুদিরামের চেহারার সঙ্গেও তোমার মিল আছে । ব্যস । রফিক হাওয়ায় ভাসতে শুরু করল । এরপর সে খুদিরাম ! একেবারে সেন্ট্রাল ক্যারেক্টার । গলি থেকে রাজপথ নাটকটাই তার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট । কারণ পানুও ওই নাটক দেখতে গিয়েছিল বয়রা স্কুল মাঠে । রাহেলা খানম পানুর পরনে ছিল আকাশি শাড়ি , বিকেলের হলুদ আলোয় সেটা দেখাচ্ছিল সবুজ আর হ্যাজাক বাতির আলোয় সেটা অদ্ভুত একটা মেটে রং পেয়েছিল । নাটক শেষে যখন উইংসের পেছনে পর্দাঘেরা শামিয়ানা টাঙানো গ্রিনরুমে রফিক মেকাপ তুলছিল , পানুদার চোখেমুখে তখনো ভালো লাগার ঘোর , আর রফিকও বেশ ফুরফুরে মুডে গুনগুন করে গান গাইছে , মেকাপ তুলেই আবার লাগতে হবে মঞ্চ ভাঙতে , স্কুলের বেঞ্চগুলো যথাস্থানে রাখতে হবে , মঞ্চের টেবিলগুলোর বাঁধন খুলতে হবে , কলের গানওয়ালা তার সরঞ্জাম গোছাচ্ছে , এখনি তার পাওনা বুঝিয়ে দিতে হবে , এই সময় পানুর ছোটবোন শানু এসে হাজির , ভাইজান , বুবু আপনেরে ডাকে । পানু ডাকে ? রফিকের বুকটা একটা কাকিলা মাছের মতো লাফ দিয়ে ওঠে । সেটা গোপন করে রফিক মেকাপ ঘষতে ঘষতে বলে , পানু এখনো যায় নাই । রাইত বেড়ে যাচ্ছে , তোরা যাস নাই কেন ? বুবু আপনেরে ডাকে । অগত্যা রফিককে পর্দার ঘের থেকে বাইরে আসতে হয় । হ্যাজাক লাইটগুলো এখন স্টেজ থেকে নামিয়ে মাটিতে রাখা হয়েছে , একটা লাল পর্দার ওপার থেকে আলো এসে পড়েছে পানুর মুখে , তাকে দেখাচ্ছে একটা টসটসে আমবেগুনের মতো , রফিক বলে , কী যাও নাই কেন বাড়ি ? পানু কিছু বলে না , তার নাকের দুপাশটা বিস্কারিত হতে থাকে , চোখ দিয়ে পানি গড়ায় , লালচে আলোয় সেই পানির ফোঁটা দুটোকে স্বর্ণবিন্দুর মতো লাগে । কী হলো , তোমার চোখে কেন জল ? নাটকের মুখস্থ সংলাপ ঝেড়ে দেয় রফিক । তোমার দুঃখ দেইখা দুঃখ পাইছি । তুমি এই পার্ট কেন করছ ? হা হা হা । রফিক হাসে । এইটা তো সত্য না । নাটকের মধ্যে । নাটকের মধ্যে কারও পার্ট দেইখা যদি দর্শক কান্দে , তাইলে সে হইল সেরা অভিনেতা । আমার অভিনয় তার মানে ভালো হইছে । রফিক প্রাণ খুলে হাসে । আহ । আজ তার কী আনন্দের দিন । ওই দিকে মানবেন্দ্র ওরফে মানুদা তারিফ করছেন , আর এদিকে পানু . . . আজ তার জীবন ধন্য । কম্পোজিটর কম্পোজ করছে বর্ণমালাগুলো । একটার পর একটা অক্ষর সাজাচ্ছে । এরপর প্রুফ তুলবে । রফিক প্রুফ দেখবে । কম্পোজও সে পারে কিছু কিছু । ম এর পরে আকার দিলে মা হয় , কী রকম জাদু না এই হরফগুলোতে । হরফের এই জাদুটাই ইদানীং তাকে মন্ত্রীভুত করে ফেলছে । নইলে মানিকগঞ্জ ছেড়ে সে ঢাকা শহরে এসে প্রেসের কাজে লাগে ! তার থিয়েটার আর তার পানুকে ফেলে রেখে আসে সে ? রাহেলা খানম পানু তাদের দুই ঘর দুরের প্রতিবেশী । ক্লাস সিক্স পর্যন্ত পড়েছে পানু । তারপর পড়া বন্ধ । ওই দিন , গলি থেকে রাজপথ নাটকের মঞ্চায়ন শেষে তারা বাড়ি ফিরেছিল একসাথে , রাতের পথে ছিল জ্যোৎস্মা আর কুয়াশা আর শিশির । দুরে ঝোপঝাড় থেকে ভেসে আসছিল শেয়াল আর কুকুরের পাল্লা দেওয়া ডাক । রফিক বলেছিল , পানুরে , এরপরের নাটকে তো আমি খুদিরাম হব । আমার তো ফাঁসি হইয়া যাবে । এখন এই সামান্য পাগল হইয়া যাওয়ার সিন সহ্য করতে পারতেছ না , খুদিরাম সাইজা যখন ফাঁসিতে ঝুলব , গান গাব , একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি , তখন সহ্য করবা কেমনে ? তোমার খুদিরাম করনের দরকার নাই রফিক ভাই , পানু রফিকের হাত ধরে বলেছিল । আর কী আশ্চর্য , ওই সামান্য একটা হাতের মুঠোয় রফিকের সমস্তটা অস্তিত্ব যেন বন্দী হয়ে গেল মুহুর্তে । তারপর থেকে রফিকের দিবস - রজনী জুড়ে শুধু ওই এক বালিকার মুখ । কেন এই রকম হয় । কিন্তু তাই বলে খুদিরাম নাটকের রিহার্সাল তো আর বাদ দেওয়া যায় না । কলেজ ফাঁকি দেওয়া শুরু করল সে । ওদিকে পানুর বাবা - মাও পানুর জন্যে পাত্র খুঁজছেন । রফিক আর পানুর মেলামেশাটা নিয়ে কানাঘুষা শুরু হলে ওরা বলল , তাইলে আর বাইরে বাইরে পাত্র খুঁজব কেন । পাত্র যখন ঘরের কাছেই আছে । ওরা যখন মেলামেশা করছেই , সেইটাকে একটা স্বীকৃতি দেওয়ার জন্যেই ওদের পানচিনিও হয়ে গেছে । এই তো ফেব্রুয়ারির ২৪ তারিখে ওদের বিয়ে । আর যেহেতু সামনে বিয়ে , নতুন দায়িত্ব , নতুন জীবনের ভার , রফিক তাদের এই বর্ণমালা প্রিন্টিং প্রেসের কাজটায় ইদানীং মনও লাগিয়েছে বেশ । কিন্তু এর মধ্যে রফিকের মাথায় নতুন চিন্তা জট পাকাতে শুরু করেছে । যে ছাপাখানার গন্ধ তার অসহ্য বোধ হতো , সেটাই তাকে মেশকে আম্বারার মতো টানছে । ঘটনা ঘটল এইভাবে । বর্ণমালা প্রিন্টিং প্রেসের বৃদ্ধ কম্পোজিটর , চোখে গোল বেশি পাওয়ারের চশমা , কী একটা লিফলেট কম্পোজ করছেন , হঠাৎই একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলে উঠলেন , এই বুড়া বয়সে বুঝি বেকার হইয়া যাইতে অইব । চাকরি বুঝি আর থাকে না ? রফিক টেবিলে বসে আজ প্রেসের জন্যে কী কী কিনতে হবে , কালি আর কাগজ ইত্যাদি , সেসবের ফর্দ বানাচ্ছিল । ফরিদ চাচার কথা শুনে সে মাথা না তুলে বলে , কী কন চাচা ? হ । বুঝতাছ না চারদিকের বাতাস ? লিফলেটে কী লেখছে । উর্দু নাকি এই দেশের ভাষা হইব । সরকারি কাম সব উর্দুতে হইব । তাইলে আমার এই বাংলা হরফ কী হইব । আমি তো এই বাংলা কম্পোজ ছাড়া আর কিছু জানি না । এখন এই বয়সে কি উর্দু কম্পোজ শেখনের টাইম আছে । তোমাগো প্রেস তো আর বন্ধ হইব না ভাস্তা , তোমরা উর্দু টাইপ কিনা আনবা , উর্দু কম্পোজিটর আইব , আমি তো এই বয়সে তোমার চাচি আর অপগন্ড পোলাপান ছয়টা লইয়া রাস্তায় ভিক্ষা করতে থালা হাতে বইয়া পড়ুম । ওই লিফলেটটার প্রুফ কাটতে গিয়ে রফিকের মনে হলো , প্রুফের সঙ্গে কম্পোজিটর ফরিদ চাচার চোখের পানি লেগে গেছে । নাইলে কাগজটার দুই জায়গায় ভেজা কেন । রফিক লিফলেটটা পড়ে , কী কয় ? রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু । এটা সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালিরা কেন মেনে নেবে ? তাই তো ছাত্ররা ডাক দিয়েছে প্রতিবাদ সমাবেশ আর মিছিলের । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে এই প্রতিবাদসভা । ছাপাখানার কাঠের খোপগুলো ভরা বিভিন্ন হরফ । একেকটা খোপে একেক বর্ণ । আবার বিভিন্ন পয়েন্টের ফন্টের অক্ষরের জন্যে একেকটা সারি । রফিক এই টাইপগুলোর দিকে তাকায় । হাতে তুলে নেয় সিসার অক্ষরগুলো । সব উল্টা । এগুলো ছাপ দিলে সোজা হবে । এই অক্ষরগুলো সব ফেলে দিতে হবে । এর বদলে কিনে এনে রাখতে হবে উর্দু অক্ষর ! রফিক বাংলা অক্ষরগুলোর প্রেমে পড়ে যায় । এই প্রিন্টিং প্রেসের কালিঝুলি , কেরোসিন , তারপিন , স্পিরিট , সিসা , লোহার পাত , তুঁতের গন্ধ তাকে আবিষ্ট করে তোলে । মধ্যখানে সিংগাইর বাড়ি থেকে ঘুরে আসে রফিক । পানুর সঙ্গে দেখা করা দরকার ছিল । সামনে বিয়ে । বিয়েতে কী কী খরচ করতে হবে , পানুর সঙ্গে একটু পরামর্শ করার জন্যেই মূলত যাওয়া । পানু তো কিছুতেই মুখ খুলবে না । বলে , তুমি কী দিবা , দেও । আমি কেন বলব । শেষে পানুর ভাবি মুখ খুলল , আলতা , সাবান , চুড়ি , শাড়ি , ব্লাউজ , পেটিকোট , স্েমা , পাউডার , আর সোনার জিনিস যা দিবা . . . আজ রফিক বেরুচ্ছে সেই কেনাকাটা করার জন্যে । তার চাচাতো ভাইয়ের ছেলে হবিবরকে সে ডেকে এনেছে বাড়ি থেকে । হবিবর তার ভ্রাতুষ্কপুত্র বটে , কিন্তু তারা সমবয়সী , আর কেনাকাটার ব্যাপারে তার সুনামও আছে । দরাদরির ব্যাপারে হবিবরের প্রতিভা জাদুকরি , সে দুই আনার জিনিস কিনে দুই পয়সা দিয়ে চলে আসে , দোকানদার হাসিমুখে বলে , আবার আইসেন । ফাল্গুন মাস । রোদটা চড়া । তবু শীতটা আছে বলে রোদটা মিষ্টিই লাগছে । দোকানে আজ ভিড় কম । সদরঘাট নবাবপুর মার্কেট চষে হবিবর আর রফিক মিলে আলতা , সাবান , চুড়ি ইত্যাদি সস্তার জিনিসগুলো কিনে ফেলে ভেবেছিল শাঁখারিপট্টিতে ঢুকবে স্বর্ণালংকারের জন্যে , কিন্তু এরই মধ্যে রিকশাওয়ালার মুখে শুনল , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর মেডিকেল কলেজের মোড়ে লড়াই বেধে গেছে । ১৪৪ ধারা জারি হয়েছে , মিছিল হবে না আজ আর − রফিক সেটাই জানত । তা না হলে সে কি আর মিছিলে যেত না । কিন্তু ছেলেরা যে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করতে শুরু করেছে , আর লড়াইটাও যে জমে গেছে , সেটা শোনা মাত্র রফিক বলল , হবিবর , চল , মিছিলে যাইতে হইব । বুঝস না . . . হবিবর ঠিক বুঝল কি বুঝল না , সেই জানে , কিন্তু সেও হাঁটা শুরু করে রফিকের পিছু পিছু । দুর থেকে শোনা যাচ্ছে স্েলাগান , রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই . . . রফিকের মাথার মধ্যে স্বরে অ স্বরে আ ক খ বর্ণগুলো লাফাতে শুরু করে । সে বলে , হবিবর , জোরে হাঁট । কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা মিছিলটা ধরে ফেলে আর মিছিলের সঙ্গে মিশে যায় । একবার তার পানুর কথা মনে পড়ে । যদি কোনো কারণে পানু শোনে যে রফিক মিছিলে গিয়েছিল , পানু কি ঝরঝর করে কেঁদে ফেলবে । একদিন রিহার্সাল দেখাতে পানুকে নিয়ে গিয়েছিল রফিক । বয়রা স্কুলের ক্লাস ফাইভের ঘরে রিহার্সাল হচ্ছিল । রফিক যখন গানটা ধরল , একবার বিদায় দে মা ফিরে আসি . . . তখন পুরোটা ঘর , এমনকি জানালায় রিহার্সালদর্শী জনতাও নীরব হয়ে গিয়েছিল । এর ভেতরেই বাষ্কেপর উদ্গীরণের আওয়াজ । কেউ ফোঁপাচ্ছে । সেদিকে না তাকিয়েও রফিক বুঝতে পারছিল , এটা পানুই । রফিকের কোনো দুঃখ - কষ্ট , হোক না তা নাটকের কাল্পনিক জীবনে , পানু একদমই সহ্য করতে পারে না । আহা । আর মাত্র তিন দিন । তিন দিন পরেই রফিকের ঘরে আসবে পানু । তার পর থেকে তাদের যৌথ জীবন । ছাপাখানাটা তাদের নিজস্ব । তবু বিয়ের কার্ডটার ইম্প্রেশন কালকে পর্যন্ত হয়নি । আজ সন্ধ্যার মধ্যেই আমন্ত্রণপত্র বের করে ফেলতে হবে । রাতেই বিয়ের কার্ড আর খরচাপাতি নিয়ে তারা রওনা দেবে মানিকগঞ্জের পথে । কালপরশু কার্ডগুলো বিলিবণ্টন করতে হবে । রাষ্ট্রভাষা রাষ্ট্রভাষা , বাংলা চাই , বাংলা চাই , স্েলাগানে কন্ঠ মেলাতে মেলাতে রফিক এইসব ভাবে । সামনে পুলিশের ব্যারিকেড । রফিকের চোয়াল শক্ত হচ্ছে , গলার রগ ফুলে উঠছে , কন্ঠস্বর আসমান বিদীর্ণ করতে চাইছে , হাতের মুঠো সুর্যকে ধরবে বলে লম্বা হচ্ছে . . . তখনই গুলির শব্দ । রেইনট্রি গাছগুলো থেকে গগনচিলগুলো উড়ে ওঠে , কাকের দল চিৎকার করতে থাকে । গুলি রফিকের কপালে লাগে । সিসা তার করোটি ভেদ করে মগজে প্রবেশ করলে সে পায় সিসার হরফের গন্ধ । ছাপাখানার গন্ধ । হাত থেকে বাজারের থলে পড়ে গেলে আলতার শিশি ভেঙে যায় । রফিকের শরীর ঢলে পড়ে । তার মাথা থেকে রক্ত আর মগজের ধারা আলতার ধারার সঙ্গে মিশে পথের ধুলোয় প্রবাহিত হয় । আর করোটির ফোকর দিয়ে বর্ণমালা প্রিন্টিং প্রেসের ১২ ফন্ট , ১৪ ফন্ট , ১৮ ফন্টের বাংলা বর্ণমালাগুলো গড়িয়ে গড়িয়ে বেরিয়ে সটান দাঁড়িয়ে পড়ে , রফিক খোলা চোখে সেই বর্ণমালাগুলো দেখতে পায় । বর্ণমালা ফেব্রুয়ারির উজ্জ্বল রোদে যেন সোনা হয়ে উঠছে । আর কী যে ভালো লাগছে সেই সিসার গন্ধটুকুন । রাহেলা খানম পানুর হাতে পানচিনির আংটিটা , কুয়োর পাড়ে ওজু করতে করতে পানু সেটা একবার খুলে কনিষ্ঠায় পরে , তারপর হাত ধোয়া হয়ে গেলে আবার পরে নেয় অনামিকায় , এই সময় তাদের বাঁশঝাড়ে একটা কাক কা কা কা বলে ডেকে উঠলে পানুর বুকটা কেন যেন মোচড় দিয়ে ওঠে । সে জানে না কেন , রিহার্সালের দিনে একবার বিদায় দে মা বলে রফিক যখন টান ধরেছিল , রফিকের সেই মুখখানা পানুর হঠাৎ করে মনে পড়ে । একটা ঢিল ছুড়ে মেরে পানু কাকটাকে তাড়াতে চায় । লেখাটি এখান থেকে নিয়েছি . . . কনভার্ট করেছি এখান থেকে একটা ছবিও দিয়ে দিলাম । ছবির বক্তব্যটি সত্য হোক এই প্রত্যাশায় . . . . .
Download XML • Download text