ben-31
ben-31
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
তিনি আরো বলেন , আমি দেখছি সারা বিশ্ব ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের জনগণকে বোকা বানানোর জন্য এসব করা হয়েছে । তারা দেখাতে চেয়েছে যে , আমাকে ক্যারিবীয়ান ক্রিকেটে ফেরানোর ব্যাপারে তারা সিরিয়াস ছিল । গেইল ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ৯১ টেস্টে দুটি ট্রিপল সেঞ্চুরিসহ ৬৩৭৩ রান এবং ২২৮টি ওয়ানডেতে ৮০৮৭ রান করেন ।
পোষ্ট করেছেন : ৩৩ টি মন্তব্য করেছেন : ১৯২ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৩ মাস ২৬ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৪৯৬৪ বার
বেজায় মজা লাগছিল তার । শ্রেণীঘৃণা ? যদি এই লোকটা , যার সে সাক্ষাৎকার নিচ্ছে ভাইয়ের পাশে বসে , জানত সামনে কে , তাহলে ? আসলে জানা অত সহজ নয় । খুয়ান কাজ করে এক্কেবারে গোপনে । সে যে আছে সরকারের মাইনের খাতায় সেটাই জানেনা আদ্ধেক লোক । তার কোনো ফাইল নেই । কিন্তু বছরে বছরে আছে ইনক্রিমেন্ট , আছে প্রমোশন । আছে বেড়ানোর জন্যে ছুটি এবং সবেতন ছুটি । কিন্তু তার বেড়ানো হয়নি কখনো । বেড়ানো মানে কোনো বিশেষ অভিযানে যাওয়া । আগে যেমন হরবখত যেত এখন আর তা হয়না । কিন্তু যেতে হয় । মাঝে - সাঝে হলেও যেতে হয় । সরকার যখন মনে করে যে ক্ষতি হলে সে দায় নেবেনা , মানে অপারেটর ধরা পড়লে তার দায় নয় , বলে দেবে এ তাদের লোক নয় তখন যায় । সে চিরকালই খরচের খাতায় থেকে থেকেও খরচ হয়নি । এই তো গতমাসেই তাকে যেতে হয়েছিল । এই পিপলস লিবারেশন আর্মির জন্যে অস্ত্র আসে আজকাল কলাম্বিয়ার থেকে । উরুগুয়ে , বলিভিয়া এসব জায়গা থেকে । তবে সবচেয়ে বেশী আসে কলাম্বিয়া হয়ে । গোটা বিশ্বে অনেক অস্ত্র - বিক্রেতা । আমেরিকা , রাশিয়া , ফ্রান্স , ব্রিটেন অনেক খেলোয়াড় । এদের যে সব কোম্পানিগুলোতে আইনি অস্ত্র তৈরী হয় সেখানেই তৈরী হয় বেআইনি অস্ত্র । সেখান থেকে আসে বাজারে । খুঁত বলে বাতিল অস্ত্র , আসলে বেশ ভাল । তারা বাজারে এলে তাদের নিয়ে ব্যবসা করে অস্ত্র বিক্রেতারা । এটা অবশ্য বেশ মজার । পুঁজির ব্যবস্থাই পুঁজির বিরোধিদের শক্তি যোগায় । এর সঙ্গে কলাম্বিয়ার মেডেলিন কার্টেল - এর গল্পটাও আছে । এরা এখনো খুব বড় না হলেও স্থানীয় খেলোয়াড় বটেই । সেখানে সরকারের সঙ্গে এদের লড়াই চলছে । আমেরিকায় এরা ক্রমশ সবচেয়ে বেশী ড্রাগ সাপ্লায়ার হয়ে উঠেছে । অস্ত্র আনছে আমেরিকার থেকে । কলাম্বিয়ার কৃষকদের সঙ্গে সরকারের লড়াই চলছে অনেকদিন । পপি বা কোকেন চাষের চাষী অনেক । সেই কৃষকদের অস্ত্র দিচ্ছে এরা । আর এদের ব্যবসাকে সরকারের বাহিনীর হাত থেকে বাঁচিয়ে রাখছে কৃষকদের বাহিনী । অবশ্য এমন নয় যে এটা শুধু এরাই করে । নিকারাগুয়াতে এবং অন্যান্য ল্যাটিন আমেরিকান দেশে সিআইএ মদত দিচ্ছে এমন ব্যবসায় । সি আই এ অস্ত্র দিচ্ছে , বিনিময়ে নিচ্ছে ড্রাগ । আমেরিকা ছেয়ে যাচ্ছে এই দু - ধরণের ড্রাগে । এসব সে জানে এবং আরো জানার জন্যে তাকে যেতে হয় বিদেশে । সেই পুরোনো স্যুইজারল্যান্ড যোগাযোগ । এখন অনেক রকম খেলোয়াড় আসে এখানে । তাদের মধ্যে ইউরোপিয়ান , আমেরিকান ছাড়াও আছে এশিয়ান - আরবরা । কলাম্বিয়া গিয়ে সে দেখে এসেছে কি হচ্ছে ওখানে । গেছিল আমেরিকান অস্ত্র - বিক্রেতার দালাল হয়ে । কনসাইনমেন্টের কথা বলে এসেছে । এদের অনেকের কনসাইনমেন্ট আসে স্যুইস ব্যাঙ্ক হয়ে । অনেক দেশের ডিপ্লোম্যাটিক পাসপোর্টের আড়ালে থাকে আসলে এই খেলা । ডিপ্লোম্যাটেরা অ্যাকাউন্ট খোলে , সেই অ্যাকাউন্ট - এ আসে টাকা । সেই টাকা আবার আরব বা ইউরোপীয় কোনো ব্যাঙ্ক হয়ে চলে যায় অস্ত্র - বিক্রেতা কোম্পানিদের কাছে । ধরা পড়লে সেই অ্যাকাউন্ট ধারী বলতেই পারে তার দেশের সরকারের জন্যে ডিপ্লোম্যাটিক কাজ এটা । টাকা এসেছে এবং গ্যাছে , ব্যাস ! স্যুইজারল্যান্ডেতো অস্ত্র আসেনি । কাজেই সে উত্তর দিতে বাধ্য নয় । তার এর জন্যে আন্তর্জাতিক ছাড় আছে । খুব বেশী হলে তাকে বহিস্কার করা যায় । তার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টকে বন্ধ করে দেওয়া যায় এবং টাকা আটকে রেখে দেওয়া যেতে পারে । তাও কতদিন রাখা যাবে তা নির্ভর করে কোন দেশের ডিপ্লোম্যাট তার উপরে । এবারে সে কলাম্বিয়া গেছিল এবং এমন একটি নাম্বার দিয়ে এসেছে ওদের । যেখানে টাকা পৌঁছলে অস্ত্র এসে যাবে । আসলে টাকাটা তারা মেরে দেবে । অস্ত্র দেবেনা । জোর ধাক্কা খাবে এই কলাম্বিয়ার গ্রুপটা । এখন এই যে সে এসব করছে সে কি বড়লোক ? সে তো নিতান্ত একটা গরীব - ভ্যাগাবন্ড যে কোনো ভাবে শুধু বাঁচতে চেয়েছে । একটা ভুল করে সেই ভুল থেকে বাঁচার জন্যে এসব করে যেতে হবে তাকে । যতদিন বাঁচবে ততদিনই বোধহয় ।
বিষয়টি নিয়ে সংসদ সদস্য ও উপজেলা চেয়ারম্যানের সঙ্গে মধ্যস্থতার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন বলে জানান উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ।
এইসব পুরানো হইয়া গেছে । আর কত । ; q ( ভাইরে মাইন্ড কইরেন না )
* আক্রান্ত পশুর মুখ ও নাক দিয়ে লালা ঝরতে থাকে এবং তা দড়ির মতো ঝুলতে থাকে ।
ছোটবেলা থেকেই সংগীতের সাথে সম্পৃক্ততা ছিল তার । তালিম নিয়েছিলেন ক্লাসিক্যাল মিউজিকেও । আর সেই শিক্ষাকে পূর্ণতা দিয়েই ক্রমে ক্রমে তিনি হয়ে ওঠেন আজকের দিনের জনপ্রিয় শিল্পী কানিজ সুবর্ণা । নজরুল সংগীত শিক্ষা আর আলতাফ মাহমুদ সংগীত নিকেতন থেকে সংগীতের উপর কোর্স করা কানিজ তার প্রথম অ্যালবাম রিলিজ করেন ' ৯৯ সালে । আর ' ভালোবাসা মানে ' শিরোনামের এই অ্যালবামটিতে নিজের গায়কীর ভিন্নতা দিয়ে
আরেকটা প্রতিবেদন পড়েছিলাম যে , জাপানের একটা দ্বীপে পাবলিক ভেহিকেলগুলো সব এই টেকনোলজিতে রূপান্তর করে ফেলছে , কারণ ঐ দ্বীপে তাঁদের প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি জলবিদ্যূৎ উৎপন্ন হয় - সেগুলো ব্যবহার করা ।
DBBL এর একাউন্ট থেকে মানিবুকার্সের মাধ্যমে টাকা তোলা যায় । এজন্য DBBL এ প্রথমে একাউন্ট খুলতে হবে , এরপর মানিবুকার্স একাউন্টে আপনার ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত করতে হবে ।
অনেক নাটকের শেষে ওসি আক্তারের বিদায়ে নবীগঞ্জ বাজারে অনেক জায়গায় মিষ্টি বিতরন করা হয়েছে । নতুন ওসি হিসাবে যোগদান কারী জসিম উদ্দিন ইতিপূর্বে সিলেট জেলা সদরের ডিআই - ১ হিসাবে কর্মরত ছিলেন । তিনি ১৯৯৬ সালে পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর হিসাবে চাঁদপুর সদর থানায় যোগদান করেন । এর পর ২০১০ সালে ওসি হিসাবে বালাগঞ্জ থানায় যোগদান করেন । তার গ্রামের বাড়ি চট্রগ্রাম জেলার মীরসরাই থানা সদরে এবং ব্যাক্তি জীবনে বিবাহিত দুই সন্তানের জনক । নতুন ওসি যোগদানের ফলে সাধারন মানুষের মাঝে স্বস্থি ফিরে এসেছে । সাংবাদিকদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা এবং তার আত্বীয় স্বজনের মাধ্যমে সাধারন মানুষকে হয়রানী , ঘুষ দূর্নীতি সহ নানা রকম অভিযোগ এর কারনে তাকে নবীগঞ্জ থেকে সুনামগঞ্জ বদলী করা হয় । সিলেট ডিআইজি অফিস থেকে তাকে সুনামগঞ্জ বদলী করা হয় । ইতি পূর্বে তিনি তিনবার বদলী হলেও নানা রকম তদবির করে তিনি নবীগঞ্জে থেকে যান । বিতর্কিত ওসি আক্তার হোসেন এবং তার এক আত্বীয় এর বিরুদ্ধে দৈনিক আমার দেশ , হবিগঞ্জ এক্সপ্রেস , দৈনিক সমকাল , দৈনিক সবুজসিলেট , দৈনিক খোয়াই , আমেরিকার টিকানা , লন্ডনের সংবাদ সংস্থা ইউকেবিডিনিউজ , দৈনিক আজকের হবিগঞ্জ , দৈনিক প্রতিদিনের বাণী সহ বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে এসব সংবাদ মাধ্যমের সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা প্রতিবেদন আদালতে পাঠান । গত মঙ্গলবার ঐ মামলায় সাংবাদিক এম , এ , আহমদ আজাদ হবিগঞ্জ সিনিয়র চিফ জুডিশিয়াল বিজ্ঞ বিচারক শহীদুল আমীনের আদালত থেকে জামিন নেন । এছাড়া তিনি নবীগঞ্জের আরো কয়েক জন জাতীয় পত্রিকার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন আদালতে প্রেরন করেন । এরা হলেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার নবীগঞ্জ প্রতিনিধি ও দৈনিক হবিগঞ্জ এক্সপ্রেস পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার কিবরিয়া চৌধুরী , ও দৈনিক সমাচার পত্রিকার সাংবাদিক ফরিদ আহমদ আদালতের নির্দেশে মামলা থেকে অব্যাহতি পান । এছাড়া নবীগঞ্জ থানার বিতর্কিত ওসি আক্তার হোসেন এর সময়ে যে সব সাংবাদিক মামলা শিকার হয়েছেন তারা হলেন নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি দৈনিক ইত্তেফাক প্রতিনিধি সাইফুল জাহান চৌধুরী , দৈনিক বাংলাবাজার প্রতিনিধি এটি এম সালাম , দৈনিক যুগান্তর প্রতিনিধি সারোয়ার শিকদার , দৈনিক যায়যায়দিন প্রতিনিধি মোঃ আলমগীর মিয়া , দৈনিক নয়াদিগন্ত প্রতিনিধি ফয়জুল ইসলাম চৌধুরী নয়ন , দৈনিক সিলেটের ডাকের প্রতিনিধি রাকিল হোসেন , দৈনিক দিনকাল প্রতিনিধি মসনু আহমদ চৌধুরী , সমাচার পত্রিকার আশাইদ আলী আশা , এর মধ্যে কয়েক জনের মামলা এখনো থানায় ঝুলে আছে । এসব মামলা গুলো সংবাদ প্রকাশের জের ধরে করানো হয় । এসব মিথ্যা মামলার ভয়ে সাংবাদিকরা সব সময় আতংকের মাঝে থাকতে হতো । এ ব্যাপারে ওসি আক্তার হোসেনর সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনির সুনামগঞ্জে বদলী হয়েছে বলে জানান । হবিগঞ্জ পুলিশ সুপার কামরুল আমীন এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বদলীর সত্যতা স্বীকার করে বলেন সিলেট রেঞ্জ বদলী হয়েছে এবং সিলেট ডিআইজি অফিসে যোগাযোগ করা হলে বদলীর সত্যতা স্বীকার করা হয় । উল্লেখ্য , নবীগঞ্জ থানার ওসি আক্তার হোসেন এর গ্রামের বাড়ি নবীগঞ্জ থানার পার্শ্ববর্তী মৌলভীবাজার সদর উপজেলার খালিশপুর গ্রামে । ফলে তার প্রচুর আত্বীয় স্বজন নবীগঞ্জে রয়েছেন । এবং বোনের বাড়ি এখানে রয়েছে । এসব কারনে আত্বীয়দের প্রভাব ছিল মন্ত্রীর মতো ।
একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন হবে ভালোবাসার প্রতিযোগিতা কে কাকে ভালোবাসে আর ভালোবাসতে জানে প্রতিযোগি দুনিয়ার প্রতিটি মানুষ প্রেমিক প্রেমিকা , যুবক - যুবতী প্রথম দেখাতেই প্রচন্ড রুপে ভালোবাসে ফেলা যুবক সুর্দশন যুবকের প্রেমে পড়া তরুনী , জীবন বির্সজনের জন্য প্রস্তুত যে শেকল ভাঙ্গা , দেয়াল ভাঙ্গার দল স্বার্থের দেয়াল ভেঙ্গে চুরমার করে যারা ভালোবাসার কেতন ওড়ায় ভালোবাসা আমি কি দিয়ে মাপি একটা যন্ত্র চাই , জর মাপা থার্মোমিটারের মতো যন্ত্র । একটা প্রতিযোগিতা হবে ভালোবাসার । মা কি থাকবে ! একপাশে দাড় করাবো তীব্র প্রসব ব্যাথা তিল তিল করে সয়ে জ্ঞানহীন , জ্ঞানহারা মা , কেউ কেউ চলেই যায় কষ্টের পর কষ্ট সয়ে ক্ষনকাল পর সন্তানকে দেখে লাথি মারার বদলে , মুচকি হাসে সব ভুলে যায় , পহাড়সম চাপা কষ্টের কথা মুচকি হেসে দুরে ঠেলে দেয় দুরে আমি মায়ের কথা বলছি ভালোবাসা প্রতিযোগীতার এক প্রতিযোগী রাত হলে জ্বানালাতে দাড়িয়ে থাকতে দেখেছি মাকে চোখ ভরা জ্বল , বুক ভরা ব্যাথা সন্তান আসেনা তো আসবে কখন সেই প্রতীক্ষায় মায়ের দাড়িয়ে থাকা ভালোবাসা নিয়ে মাপতে হবে , কি দিয়ে মাপি ? আমি মায়ের কথা বলছি সন্তানহারা মা ; আমি তার লাল চোখ দেখেছি সে চোখে জোয়ার ভাটা চলে অবিরাম ব্যাথা বেদনার অশ্রুতে মহাকাব্য লেখা যায় ভালোবাসার দুনিয়া জোড়া ভালোবাসা মুখ থুবড়ে পড়ে মায়ের একটা দীর্ঘশ্বাসের সামনে ভালোবাসা , ভালোবাসা , ভালোবাসা ভালোবাসা দিবসও তো আছে মায়ের অবস্থান ? ভালোবাসা মানে আজকাল তরুন - তরুনীর পুস্প বিনিময় মা কোথায় - আমি একটা ফুল দেব মায়ের হাতে প্রতিটি দিবস আমার মাকে ভালোবাসার ।
বলা হলো না , জহির চোখের পানি ফেলতে ফেলতে চ ' লে গেলো । আমিও চোখের পানি ধ ' রে রাখতে পারিনি । যাওয়ার সময় একটা কবিতা বলে গেলো "
মাইক্রোসফটের কাছে আমি কৃতজ্ঞ । আর আমাকে তো সফটওয়্যার টাকা দিয়ে কিনতে হয় না । কিন্তু বিষয় হলো , মাইক্রোসফট যদি উম্মুক্ত সফটওয়্যারের বিরুদ্ধে যায় , তাহলে তাদের বিরুদ্ধে যেতেও আমার একটুকুও সময় লাগবে না । বর্জন করতে শুরু করব তাদের সফটওয়্যার ।
মানচুমাহারা লিখেছেন : অফটপিকঃ রামিম্ব আপমি অনেক শব্দ ছোট করে লিখেন এটা বুঝতে পারছি । যেমন ' আরে ' না লিখে ' রে ' লিখেন । কিন্তু ঘটনা হলো শুদ্ধ করে বা সঠিক ভাবে লেখার চর্চা করাটাই ভালো ।
> > ডানপাশের বক্স থেকে Turn off System Restore এ রাইট ক্লিক করে edit এ ক্লিক করুন ।
স্বপ্ন - আবরক বিবস্ত্র ব্যাকুলতার দিনগুলো আজও মনে পড়ে দেখেছি জল জলান্তরের কৃষ্ণার সৈকতে_ শ্যামল প্রান্তরে কত যে পরিষ্কার জলে মুগ্ধবোধ স্মৃতি হানা দেয় ঘোরে হাজার বছর ধরে ভাসছে নিরাশাপূর্ণ অন্ধকার তিমিরে খণ্ড খণ্ড মেঘের ছায়াযান সেই যে তাদের যৌবন এখন সভ্যতার দীপ্তময় উদার সৌন্দর্য কালো দুই অতৃপ্ত নয়ন ক্লিওপেট্রা , হেলেন , সিন্ডারেলা , ডায়ানা একদিন আমারই মতন ধ্যানমগ্ন - নিশ্চুপ ব্যাকুল অশ্রুসজল কণ্ঠে যেমন গন্তব্যের কিছু দূরে এসে অন্তর খুলে বললো না কোনো কথা রঙ ও দ্যুতির উপত্যকায় বিরহকালের ভীষণ নীরবতা ব্যর্থতা কুড়িয়ে কত যে কাঁদল স্মরি অতীত জীবন কে বোঝে ডানাহীন পাখির নির্বাক মনের কষ্ট - যন্ত্রণা ভীষণ ? যে মানুষ ছিলো ভালোবাসার মজমায় ধ্রুবতারা নয়নের মণি হাড়ের মজ্জায় বরফ জমা স্বপ্নে এসে বললো অমনি স্মৃতি ভুলে যাওয়া এক প্রিয় হারানোর নিদারুণ ব্যথা আগুন জ্বলা অস্থির হৃদয়ে বিদ্যমান জ্যোৎস্না জাগা লুকানো কথা প্রেমের শিখায় আজ রুদ্ধ বাক - অশ্রুময় দু ' টি আঁখি বিন্যাসিত বুকের জ্বালা সব বুকেই চেপে রাখি বর্তমান হয় অতীত উপাখ্যান নির্বাক অতীতের কান্না - হাসি অল্পপ্রাণ স্বপ্নের সংবাদগুলো পাহাড়ের গুহার বুকে লুকিয়ে রেখেছি ।
স্পোর্টস রিপোর্টার : তৃতীয় এশিয়ান গ্র্যাঁ প্রিঁতে রিকার্ডোর বাছাইপর্বে মহিলা ইভেন্টে বাংলাদেশের মাথুই প্রু মারমা ৬২৪ পয়েন্ট নিয়ে পঞ্চম স্থান অধিকার করেছিলেন । তাকে নিয়ে স্বপ্নও ছিল । হয়তো আসরে প্রথম পদক মাথুই . . . [ বিস্তারিত ]
Shamokal শনিবার | ২৪ জুলাই ২০১০ | ৯ শ্রাবণ ১৪১৭ | ১১ শাবান ১৪৩১ জাতীয় ঐকমত্য ছাড়া তাড়াহুড়ো করে সংবিধানে কোনো পরিবর্তন আনা সরকারের উচিত হবে না বলে মনে করেন দেশের সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ও আইনজ্ঞ ড . কামাল হোসেন । আজ ( শনিবার ) দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে ইণ্টারন্যাশনাল বিজেনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আয়োজিত ' সিটি গভর্ন্যান্স ও বেসরকারি খাতের উন্নয়ন ' শীর্ষক এক কর্মশালায় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন । সংবিধানকে একটি পবিত্র দলিল বলে উল্লেখ করে তিনি সাংবাদিকদের বলেন , এতে হঠাৎ করে কিছু করা ঠিক হবে না । তিনি বলেন , সামরিক শাসনামলে হঠাৎ করে সংবিধানে পঞ্চম সংশোধনী আনা হয়েছিল বলেই জনমত এর বিরুদ্ধে গেছে এবং আদালতও তা বাতিল করেছে । সংবিধান সংশোধন প্রক্রিয়ায় প্রধান বিরোধী দল বিএনপিরও সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি । এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন , " একে দলীয়ভাবে না নিয়ে , কোনো প্রতিযোগিতা তৈরি না করে রাজনৈতিক দল হিসেবে এই প্রক্রিয়ায় বিএনপির অংশগ্রহণ করা উচিত । " সংবিধানে বিসমিল্লাহ এবং রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকবে কিনা - এমন এক প্রশ্নের জবাবে ড . কামাল হোসেন বলেন , বিসমিল্লাহ যে থাকবে সে সম্পর্কে ইতোমধ্যে সরকারই ঘোষণা দিয়েছে । আর রাষ্ট্রধর্ম অষ্টম সংশোধনীর ব্যাপার । এ সংশোধনীর ব্যাপারে আদালত কী নির্দেশনা দিয়েছে সেটা এখনো পরিষ্কার নয় । তিনি বলেন , একাত্তরে ধর্মের নামে রাজনীতির অপব্যবহার হয়েছিল । সে ধরনের রাজনীতি আবারো দেশে চালু হোক তা দেশের জনগণ চায় না । সংবিধান সংশোধনে গঠিত বিশেষ কমিটিকে স্বাগত জানান ড . কামাল । " এ কমিটি নিয়ে বেশি আলোচনা - সমালোচনা করে একে বিতর্কিত করা ঠিক হবে না । সংবিধান সংশোধনে আদালতের রায়কে গুরুত্ব দেওয়া উচিত , " বলেন তিনি । বিজনেস ফোরামের সভাপতি ও সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে কর্মশালায় আরো বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এম . মনজুর আলম , বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান , তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান এবং চট্টগ্রাম চেম্বারের সিনিয়র সহ - সভাপতি এম এ সালাম । কর্মশালায় সংগঠনের পক্ষ থেকে সিটি কর্পোরেশনগুলোকে কার্যকর স্বায়ত্ত্বশাসন প্রদান , মেয়রের পদমর্যাদা মন্ত্রীর সমপর্যায়ে উন্নীত করা এবং ২০০৯ সালের সিটি কর্পোরেশন আইনে ফৌজদারি অপরাধে মেয়র ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করার জন্য যে বিধান রাখা হয়েছে তা বাতিলসহ ১৮ দফা দাবি উপস্থাপন করা হয় । http : / / www . samakal . com . bd / details . php ? news = 3 & option = single & news_id = 81082 & pub_no = 406
কেন এই গোবেচারা , নিরীহ , বোকাকে - দৌড়ানি দিবা বল ? কি করেছি কাকে ?
শয়তান ব্রাক্ষ্মণ্যবাদী হিন্দুদের যে সব পাচাটা কুকুর আর ভারতীয় ইন্দিরাবাদের দালাল নানা সুতানাতায় মুসলমানদের বৃহত্তম আবাসভূমি পাকিস্তানকে ধ্বংস করার ব্যর্থ চেষ্টা করছে তুমি তাদের অন্যতম । তোমার মনোভাব , চালচলন ও কাজকর্ম কোনটাই আমাদের অজানা নেই । অবিলম্বে হুঁশিয়ার হও এবং ভারতের পদলেহন থেকে বিরত হও , না হয় তোমার নিস্তার নেই । এই চিঠি পাওয়ার সাথে সাথে নির্মূল হওয়ার জন্য প্রস্তত হও । - শনি
ব্যাঙের এই নতুন প্রজাতি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে আবিষ্কৃত হয় । এই প্রজাতিটির নাম দেওয়া হয়েছে ' ফেজারভারিয়া আসমতি ' । জানা গেছে , বিজ্ঞানী সাজিদ আলী ২০০৮ সালের মে মাসে প্রথম ব্যাঙটির সন্ধান পান । নিয়ম অনুসারে নতুন প্রজাতি স্বীকৃতির জন্য আন্তর্জাতিক একটি জার্নালে প্রকাশের উদ্দেশ্যে পাণ্ডুলিপি পাঠানোর পরে তা যাচাই - বাছাই সাপেক্ষে জার্নালে প্রকাশিত হয় । আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের বিষয় হচ্ছে , ১৯ জানুয়ারি জার্নাল কর্তৃপক্ষ পাণ্ডুলিপিটি প্রকাশের জন্য গ্রহণ করে এবং ৯ ফেব্রুয়ারি তা প্রকাশ করে । এর ফলে বাংলাদেশের পরিচিতি আরো ব্যাপ্তি ঘটলো ।
ফয়েজ উদ্দিন শাকিল বলেছেন : বুদ্ধটা কাজে লাগাবো । হৃদয়টাকে পাকানো অনেক বেশি জরুরি । ধন্যবাদ ভাই
লেখক তো নয় আমি একটু লিখি , আবার থামি । আমার লেখা সেরা পরে শুধুই ভেড়া , বলছি কথা ত্যাড়া শুনুন সাথী যারা । . . ঘন্টা খানেক সময় নিয়ে মাথার যত বুদ্ধি দিয়ে কত কথা ইনিয়ে বিনিয়ে , কবিতা লিখলাম সবাইকে জানিয়ে । অবশেষে লিখলাম ইন্টারনেটে আমার কবিতা পড়ে সবাই বাংলা ব্লগ - বিডিনিউজ২৪ ঘেটে ।
শিবির তার নিজস্ব বলয়ের মাঝে ইসলামী সংস্কৃতিকে যতটা প্যাট্রোনাইজ করবার চেষ্টা করে , সেটা অপ্রতুল হলেও অবশ্যই প্রশংসনীয় । কিন্তু সমস্যা হলো , সসাসের যে বিপুল পরিমাণ সংস্কৃতি - কর্মী সারা দেশে ছড়িয়ে রয়েছে , তারা যখন শিবির থেকে ছাত্রজীবন শেষ করেন , তখন তাদেরকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত রাখবার যতটা উদ্যোগ বৃহত্তর সংগঠন থেকে নেয়া প্রয়োজন , তা নেয়া হয় না । বছরান্তে একটা করে নাটক , সিনেমা কিংবা গানের এ্যালবাম বের করাটাকে প্রকৃত অর্জন মনে করলে সেটা হবে ভুল পরিকল্পনা ।
তৈমুর আলম খন্দকার জানিয়েছেন , আমি ও আমার স্ত্রী হালিমা ফারজানা চিকিৎসার জন্য ব্যাংককে যাচ্ছিলাম । সকাল ১১টা ২৫ মিনিটের দিকে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের এসআই ( উপ - পরিদর্শক ) মনিরুজ্জামান আমার পাসপোর্ট আটক করেন । পরে একটি কক্ষে নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেন । এ সময় হাইকোর্টের নির্দেশে পাসপোর্ট ফেরত পাওয়ার কাগজপত্র দেখানোর পরেও অনেক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । জিজ্ঞাসাবাদের কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন , উপরের নির্দেশে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে । দুপুর ১টা ১০ মিনিটে পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া হয় বলে জানান তিনি । পরে দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে থাই এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে করে তৈমুর আলম খন্দকার ও তার স্ত্রী হালিমা ফারজানা ব্যাংকক রওয়ানা হয়েছেন বলে জানা গেছে ।
এই চরিত্র একই সঙ্গে আমাকে দুর্লভ অভিজ্ঞতাও এনে দিয়েছে , যেমন ধরুন মেয়েদের বিশেষ পোশাক পরার অভিজ্ঞতা , যেটা হররোজ হয় না ( হাসি ) । যখন সুযোগ আসে , আপনার উচিত খপ করে সেই সুযোগটা মুঠোয় পুরে ফেলা । হ্যাঁ , এটা সেই চরিত্র , যেটা করার জন্য জন্ম হয়েছে আমার । এই সিরিজের ছবিগুলো এবং আমার চরিত্রটিকে যেভাবে বরণ করে নিয়েছে দর্শকেরা , সেটাও চমকপ্রদ । যখন পাইরেটসের প্রথম ছবিটা করি , তখন কিন্তু এতশত ভাবনা ছিল না । স্রেফ আরেকটি চরিত্র হিসেবেই নিয়েছিলাম ।
সংযম আর সৎকর্মের সঙ্গে কী যোগ মধ্যপানের ? উপদেশ - কথামৃতের সঙ্গে আওয়াজে কী মিল থাকবে গানের ?
Staff Correspondent : সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ক্রান্তিকাল নির্দিষ্ট করে দেয়ায় সংবিধানের একাদশ ও দ্বাদশ সংশোধনীও অবৈধ হয়ে গেছে । সংবিধান নিয়ে জটিলতা . . বিস্তারিত
খোমেনী ইহসান বলেছেন : ভাষাহীন থাকবেন কেন ? ইনসানিয়াতের পক্ষে কথা বলুন ।
লেখক বলেছেন : ৮ নম্বর মন্তব্যে ছন্নছাড়ার পেন্সিল একটা লিংক দিয়েছেন , ওটা দেখতে পারেন ।
বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে কেলেঙ্কারি হিসেবে এতদিন ১৯৯৬ সাল উদাহরণ হয়ে থাকলেও এবার নতুন করে ইতিহাসে ঢুকে গেল ২০১১ । তবে এবারের কেলেঙ্কারি আরও ভয়াবহ ও আধুনিক বলে মনে করছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা । তবে ১৯৯৬ - র কেলেঙ্কারির সঙ্গে অনেক অমিল থাকলেও মিল হলো - দুটি ঘটনাই হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় । আর সন্দেহভাজন খেলোয়াড়রাও রাঘব বোয়াল । ১৯৯৬ সালে কারসাজির মাধ্যমে বাজার থেকে তখন প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গিয়েছিল সিন্ডিকেট চক্র । তবে এবার হাতিয়ে নেয়া টাকার পরিমাণ প্রায় ৮৬ হাজার কোটিরও বেশি । আর ১৯৯৬ সালের কেলেঙ্কারির ঘটনায় মামলা হলেও কারো বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি । আশঙ্কা করা হচ্ছে , এবারও একই ঘটনায় পুনরাবৃত্তি হবে ।
জড়িত বিষয়ের ঠিকানা : আইস হকি , জয় , সোচী ২০১৪ , নববর্ষ , আধুনিকীকরণ , খেলাধূলা , খেলাধূলা , ঘটনা প্রসঙ্গ , জনপ্রিয় বিষয় , রাশিয়ার মুখ , খবর
ছবিগুলো সত্যি অনেক সুন্দর । কিন্তু অনেকের এত দেরি করে চোখে পড়ছে কেন বুঝলাম না ।
৬ ক্রীড়া ও সংস্কৃতি ক্রীড়া ক্ষেত্রে নারীর বর্ধিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা ; স্থানীয় পর্যায়ে নারীর জন্য পৃথক ক্রীড়া কমপ্লেক্স গড়ে তোলা ; সাংষকৃতিক পরিমন্ডলে নারীর বর্ধিত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা ; নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাণে নারীকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকারী অনুদানের ব্যবস্থা করা ;
কোপা শামসু বলেছেন : কোন মন্তব্য নেই তহচ অনেকগুলো প্লাস
নিজস্ব প্রতিনিধি : ৬৪টি দেশের সরকার সমর্থিত ওয়াশিংটনভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট ( আইএফপিআরআই ) বাংলাদেশে ভীতিকর খাদ্যাভাব দেখা দিতে পারে বলে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে । বাংলাদেশের খাদ্য পরিস্থিতি বিষয়ে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা ( ফাও ) এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন কর্তৃক সদ্য প্রকাশিত এক যৌথ বুলেটিনে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে ।
তবে এখানে একটা কথা উল্লেখ করে রাখা মনে হয় প্রয়োজন । সংবিধানের ধর্মীয় বিধানের সাথে শিক্ষানীতির বিরোধের ব্যাপারটা তো রয়েছেই । তবে সাধারণভাবে - বাংলাদেশের উচ্চ আদালতে কোন রাষ্ট্রীয় নীতিকে ( যেমন : পরিবেশ নীতি , স্বাস্থ্য নীতি , জ্বালানী নীতি ইত্যাদি ) চ্যালেঞ্জ করার বিষয়টা এখনো খুব একটা স্পষ্ট নয় । যতদূর বুঝি , খুব মোটা দাগে ব্যাপারটা এমন :
স্পোর্টস রিপোর্টার : বিশ্বকাপ ক্রিকেট আসর ২০১১ যতো কাছে আসছে স্বাগতিক বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কর্মকর্তাদের ব্যস্ততা বেড়েই চলেছে । ১৭ই ফ্রেরুয়ারি ২০১১ বিশ্বকাপ ক্রিকেট আসরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আর ১৯শে ফেব্রুয়ারি উদ্বোধনী ম্যাচ . . . [ বিস্তারিত ]
এ লেখার দ্বিতীয় পর্বে থাকবে তাঁর স্মৃতিকথা থেকে ওই সাহিত্যমেলার বিবরণ । পোস্টের শিরোনাম সামান্য পালটে দেয়া হলো ।
সিতাংশু , তুই - ই বা কেন গেলি ? অস্থির দৃশ্যের থেকে কেন গেলি তুই স্থির নির্বিকার ওই দৃশ্যহীনতায় ? সিতাংশু , আমি যে তোর সমস্ত কথাই জেনে গেছি । আমি জেনে গেছি । দৃশ্যের ভিতর থেকে দৃশ্যের বাহিরে প্রেম - ঘৃণা - রক্ত থেকে প্রেম - ঘৃণা - রক্তের বাহিরে গিয়ে তোর শান্তি নেই , তোর শান্তি নেই , তোর ঘরের ভিতরে বড়ো অন্ধকার , বড়ো অন্ধকার , বড়ো বেশি অন্ধকার তোর ঘরের ভিতরে ।
ছয় উইকেটে ২২৪ রান নিয়ে পঞ্চম দিন শুরু করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ । দিনের শুরুতেই ড্যারেন স্যামি ও রবি রামপালকে প্যাভিলিয়নে ফিরিয়ে জয়ের আশাটা আরও জোরদার করেছিল ভারত । কিন্তু এরপর তাদের হতাশায় ডোবান চন্দরপল ও এডওয়ার্ড । নবম উইকেটে ৩৭ ওভার টিকে ছিলেন তারা । ১০৬ বল খেলে ৩০ রান করে আউট হয়েছেন এডওয়ার্ড । তবে চন্দরপল শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ১১৬ রান করে ।
নহনত্যা বলেছেন : সবাই দেখি সেকুলারের দিকে ঝুকছে । এরা ইসলামের চেয়ে ক্ষমতাই প্রাধান্য দিচ্ছে । বাংলাদেশের পেক্ষাপটে জামাত ঐ রকম কিছু একটা ডিসিশন নিলে সেটা জামাতের জন্য আত্নাঘাতী হবে । বাংলাদেশের জামাতকেও নিজেকে পাল্টানো উচিত সেটা হলো ৭১ এর জন্য মাফ চাওয়া এবং অযিযুক্তদের দল থেকে বাদ দেয়া । যদিও এখন আমি জামাত আর বি এন পিকে আলাদা করে আর দেখি না ! ! ক্ষমতার জন্য এরাও একবার আওয়ামলীগে আরেকবার বি এন পি দিকে ঝোকে । পুর্ব জাপার সাথেও কোয়ালিশন করেছিলো । আপতত অর্বজারভেশন হলো জামাত মুসলিমলীগের একটা বেটা ভার্সন ।
নিউজডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ; উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসেঞ্জের জামিন আবেদন নাকচ করেছে আদালত । সেই সাথে সুইডেনে হস্তান্তরের বিষয়ে ১৪ ডিসেম্বরে শুনানির আগে পর্যন্ত রিমান্ডে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছে । মঙ্গলবার ওয়েস্ট মিনিস্টার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক হাওয়ার্ড রিডল এ আদেশ দেন । এদিকে উইকিলিকস মুখপাত্র ক্রিস্টিন রাফসন মঙ্গলবার জানান , গত ২৪ ঘণ্টায় অ্যাসেঞ্জের সাথে তার নিয়মিত যোগাযোগ হয়েছে । তবে গ্রেফতারের ঠিক আগ মুহূর্তে অ্যাসেঞ্জের মানসিক অবস্থা কী ছিল সে ব্যাপারে কিছু জানাতে রাজি হন নি তিনি । তিনি বলেন , এ গ্রেফতার ভবিষ্যতে আরো গোপন তথ্য ফাঁসে কোন ব্যত্যয় ঘটাবে না । এর ফলে আমাদের কর্মকাণ্ডেও কোন পরিবর্তন আসবে না । উল্লেখ্য , একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ গোপন নথি এবং কূটনৈতিক তারবার্তা প্রকাশ করে বিশ্বব্যাপী হৈচৈ ফেলে দেয়া ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসেঞ্জ মঙ্গলবার গ্রেফতার হন । ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির মামলায় ৩৬ বছর বয়সী এ অস্ট্রেলিয়ানকে গতকাল বাংলাদেশ সময় সাড়ে ৩টার দিকে লন্ডন থেকে গ্রেফতার করা হয় । পরে তাকে ওয়েস্টমিনিস্টার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয় । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এমএ / এসএকে .
ডালাসের যারা আদত তারকা , সেই ল্যারি হাগম্যান , প্যাট্রিক ডাফি আর লিন্ডা গ্রে তিনজনেই তাদের পুরানো চরিত্রে অভিনয় করতে রাজি হয়ে গেছেন ৷ এ খবরের পাশাপাশি টিএনটি ' র তরফে মাইকেল রাইট আরও জানিয়েছেন , অনেক বছর ধরেই টিএনটি ডালাসকে নতুন করে শুরু করার চেষ্টা করে আসছিল ৷ কিন্তু জুতের চিত্রনাট্য মিলছিল না ৷ সম্প্রতি সিন্থিয়া সাইডারের অসামান্য চিত্রনাট্য হাতে পাওয়ার পর নবপর্যায়ের ডালাসের সাফল্য নিয়ে আর কোনো সন্দেহ নেই ।
নির্বাচিত , হার্ডওয়্যার » মিনহাজুল হক শাওন » ২০ মে , ২০১১ » 207 টি মন্তব্য » 5 , 457 বার দেখা হয়েছে
মানুষ ঠিক কখন , কীভাবে কথা বলতে শেখে , সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা পাওয়া যায় না । জীববিজ্ঞানীরা ধারণা করেন , ৪০ হাজার বছর আগে এটা শুরু হয়েছিল । অনেকের ধারণা , ২০ লাখ বছর আগে মানুষ ভাষার ব্যবহার করা শুরু করে । প্রথম যুক্তি হলো , ৪০ হাজার বছর আগের গুহাচিত্র থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের ভাষা ব্যবহারের নমুনা পাওয়া যায় । মানবের খুলি পরীক্ষায় বোঝা যায় , তারা স্বরবর্ণ
সাভারেই একটা ক্লিনিকের ডাক্তারকে দেখানোর ব্যবস্থা করা হল । ঐ লেডি - ডাক্তারের দেশের বাইরের বড় ডিগ্রী আছে , উপরন্তু শাহেদের সম্বন্ধীর ( আমাদের . . তুতো ভাই ) খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধুর মা উনি । ক্লিনিকটা ঢাকা থেকে গেলে সাভার বাজার পার হয়ে কিছুদুর পরে প্রধান রাস্তার বামপাশে অবস্থিত ( ভেলরি টেইলরের সি . আর . পি . ওটার উল্টা দিকে কিছুটা ভেতরে ) । ডাক্তার সাহেবের আলিশান বাড়িটাও ক্লিনিকের সাথেই লাগোয়া । কাজেই বেশ নির্ভরতার সাথেই ওনার পরামর্শ মেনে চলতে থাকলো ওরা । বাইরের দেশগুলোতে গর্ভবতী মায়েদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া হয় . . . সিজারিয়ান অপারেশন ছাড়াই স্বাভাবিক প্রসবের জন্য তাঁদের নিয়মিত বিভিন্ন ব্যায়াম করানো হয় । জাপানে থাকার সময় এই ব্যাপারটা দেখেছি . . . . কেউ আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের জুনিয়র সিনেমাটা দেখে থাকলেও এই ধরনের সিন দেখে থাকবেন । অথচ , আমাদের ডাক্তার এ ধরণের কোন পরামর্শই দিয়েছে বলে কখনো শুনিনি । বরং সবসময়ই এমন কথা বলেন যে সব ঠিক আছে ইত্যাদি ।
কম্পিউটার বিজ্ঞানের আদি যুগ থেকেই বৈজ্ঞানিক কম্পিউটিং - এর বিভিন্ন কলাকৌশল এবং গণনামূলক পদ্ধতিসমূহ কম্পিউটার বিজ্ঞানের গবেষণার একটি বড় অংশ । সময়ের সাথে কম্পিউটারসমূহের সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে এই ক্ষেত্রটির গুরুত্ব ও প্রসার দুই - ই বৃদ্ধি পেয়েছে । বর্তমানে বৈজ্ঞানিক কম্পিউটিং একটি আলাদা শাস্ত্র হিসেবে স্বীকৃত হলেও কম্পিউটার বিজ্ঞানের সাথে এর সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড় । গণনামূলক বিজ্ঞানে আগ্রহী কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ধারণা ও কলাকৌশল নিয়ে অধ্যয়ন করেন , যাদের মধ্যে রয়েছে সাংখ্যিক উপস্থাপনের যথার্থতা , ত্রুটি বিশ্লেষণ , সাংখ্যিক কলাকৌশল , সমান্তরাল স্থাপত্য ও অ্যালগোরিদমসমূহ , মডেলিং ও সিমুলেশন , এবং বৈজ্ঞানিক ভিজুয়ালাইজেশন । তাঁরা এই জ্ঞান বিভিন্ন ব্যবহারিক ক্ষেত্র যেমন - আণবিক গতিবিজ্ঞান , প্রবাহী বলবিজ্ঞান , জ্যোতিষ্কসমূহের বলবিজ্ঞান , অর্থনৈতিক পূর্বাভাস , অপটিমাইজেশন সমস্যা , পদার্থের গাঠনিক বিশ্লেষণ , জীবতথ্যবিদ্যা , গণনামূলক জীববিজ্ঞান , ভূতাত্ত্বিক মডেলিং , কম্পিউটারায়িত টমোগ্রাফি , ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে প্রয়োগ করার সুযোগ পান । গণনামূলক বিজ্ঞানে অধীত বিষয়গুলির মধ্যে আছে :
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের একটি অনুষ্ঠানে ভিসিকে লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করেছে সন্ত্রাসীরা । তবে এতে কেউ আহত হয়নি । সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মলচত্বরে ঢাকার ফরাসি দূতাবাসের সহায়তায় একটি কনসার্ট চলছিল । তখনই বিকট শব্দে ককটেল বিস্ফোরিত হয় ।
এই পাতাটি পাঠকের মতামতের জন্য উন্মুক্ত । - খবর - দার পত্রিকাটি আপনার কেমন লাগছে ? - পত্রিকার লেখাগুলো কি আপনাকে সন্তুষ্ট করছে ? - পত্রিকার সামগ্রিক অঙ্গসজ্জা নিয়ে আপনার বক্তব্য কি ? - আরো কি হলে , কি ভাবে হলে ভালো হয় ? - খবর - দার ব্লগ নিয়ে আপনার মতামত কি ? - এবং আরো যা ভাবছেন . . . আপনার মুল্যবান মতামত আমাদের সমৃদ্ধ করবে ।
বুকিং দিতে হবে ১৫ ফেব্রুয়ারীর মধ্যে । আর ভ্রমণকালীন সময় ১২ই মার্চের পর ।
নরসিংদী , ১৮ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চলের ৮টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলছে । আজ শনিবার সকাল ৮টা থেকে ৭৬ কেন্দ্রের ২৮১টি কক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে । জেলা নির্বাচন অফিসার আনোয়ার হোসেন জানান , উপজেলার বাঁশগাড়ী , চাঁনপুর , চরমধূয়া , মির্জাচর , পাড়াতলী , শ্রীনগর , চরআড়ালিয়া ও নিলক্ষা ইউনিয়নে মোট ভোটার ৮৪ হাজার ৪৬৫ জন । এর মধ্যে পুরুষ ৩৯ হাজার ৫৯৬ এবং মহিলা ৪৪ হাজার ৮৬৯ জন । মেঘনা বিধৌত রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চলের রাস্তাঘাটের তেমন উন্নয়ন ঘটেনি । তাই ভোটাররা যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিয়ে এলাকার উন্নয়নের ভাগ্য নির্ধারন করবে । প্রচ - বৃষ্টি উপেক্ষা করে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন । মহিলা ভোটারদের উপস্থিতি বেশি । উল্লেখ্য , গত ১৫ জুন রায়পুরা উপজেলার ১৬ ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / সাখা / রাজ / ১০ . ৫৭ ঘ . )
ভাঙা গোলায় , স্বর্ণ হয়ে । আমি না এলে ও থেমে যাবে না , এই পথমিছিল ।
সাংবাদিকতা । একসময় অনেক সম্মান ছিল এ পেশায় । মানুষ রেসপেক্ট করত । আর এখন ? ? বিগত বছরগুলোতে হলুদ সাংবাদিকতা এবং মিডিয়া রাজনৈতিক হাতিয়ার হওয়ায় বর্তমানে সাংবাদিকতা সবাই তুচ্ছ মনে করছে । বিশেষ করে সামপ্রতিক সময়ে যমুনা টেলিভিশনের সমপ্রচার বন্ধ হওয়া , চ্যানেল ওয়ান বন্ধ হওয়া , ফেসবুক বন্ধ হওয়া , আমারদেশ বন্ধ হওয়া , কিছু চ্যানেলকে বন্ধের হুমকি দেওয়া , সর্বশেষ বহু প্রাচীন দৈনিক অবজারভার বন্ধ হওয়া সাংবাদিকতা পেশা এখন বেশ ঝুকিপূর্ন - তে পরিণত হয়েছে । গতকালই তো আমার বন্ধুবান্ধব আমাকে ফোন করে বলে , সাংবাদিকতা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশায় যোগ দে । নইলে সামনে বিপদ আছে । হায় আল্লাহ । । লেখালেখি আমার রক্ত মাংসের সাথে মিশে আছে । আমার দ্বারা অন্য কোন কাজ সম্ভব নয় । এখন আমি কী করব ভেবে পাছ্নিা । চোখে মুখে হতাশার ছায়া ভাসছে ।
শামসুজ্জামান ( ডলার ) ঃ - চাঁদপুর জেলাস্থ মতলব উত্তর উপজেলার বড়হলদিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩৩৭জন কঁচি - কাঁচা শিক্ষার্থীর শিক্ষা কার্যক্রম চলছে ঝুঁকিপূর্নভাবে । উপজেলার ফরাজীকান্দি ইউনিয়নস্থ এই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটির ছাদের আস্তর খসে খসে পড়ছে আর বৃষ্টি এলেই ছাদ দিয়ে ঝড় ঝড়িয়ে পানি পরে সব ভিজে একাকার হয়ে যায় । সরেজমিনে স্কুলে গিয়ে দেখাযায় , ক্লাশরুম গুলোতে শিক্ষার্থীরা অসম্ভব ঝুঁকির মধ্যে থাকলেও সেখানেই চলছে পাঠদান কার্যক্রম । ক্লাশরুমে যেখানে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা নিরাপদে - নির্বিগ্নে পাঠগ্রহন করার কথা সেখানে এই স্কুলের শিক্ষার্থীরা পাঠগ্রহনের সময় আতংকে থাকে কখন যেনো ছাদের আস্তরের আদলা খসে মাথায় পরে । ৬জন শিক্ষকের এই স্কুলে ৩৩৭শিক্ষার্থীর মধ্যে শিশু শ্রেনীতে ২৫জন , ১ম শ্রেনীতে ৫৫ জন , ২য় শ্রেনীতে ৭২ জন , ৩য় শ্রেনীতে ৬৫জন , র্৪ শ্রেনীতে ৭৪জন আর ৫ম শ্রেনীতে ৪৬জন শিক্ষার্থী আছে । স্কুলের ভবনের ব্যপারে প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বলেন , এ বিষয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করে এখনো কোন সফল পাইনি । বাধ্য হয়ে ঝুঁকির মধ্যেই পাঠদান কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে । আর বৃষ্টি হলে ছাদদিয়ে ঝড় ঝড়িয়ে পানি পরার কারনে ক্লাশ চালানো সম্ভব হয় না । এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মনিরুল হক বলেন , আমি এখানে নতুন এসেছি খোজ খবর নিয়ে কি করা যায় দেখছি । - - - - - - - শামসুজ্জামান ডলার মতলব উত্তর ( চাঁদপুর )
আপনি বদরুদ্দীন উমরের বইপত্র তেমন পড়েননি মনে হয় , ( বিরোধিতা করতে হলে অন্তত পড়তে হয় । আর পড়লে নামের বানানটা অন্তত ঠিকঠাক লিখতেন ) । পড়লে কোন জাদুবলে উমর সাহেব ইলিয়াসের মতো স্বাধীনচেতা , আÍসচেতন ও জেদি লোকটিকে ' বামন ' বানিয়ে রাখলেন , তার একটা ব্যাখ্যা আমাদের দিতে পারতেন । আখতারুজ্জামান ইলিয়াস লেখক শিবিরের সহসভাপতি মায় সভাপতি পর্যন্ত ছিলেন , বেশ ক ' বছর । সেটা কি তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক নাবালকতা , নাকি জীবনটাকে বিশেষ ভাবে দেখার ফল ও তার প্রতিক্রিয়া ? তিনি ভুলও করতে পারেন , কিন্তু এরকম একজন লোকের জীবনের বড় একটি অংশকে এক টানে বাতিল করাটা ইলিয়াসকে নয় , আপনার জাজমেন্টের সীমাবদ্ধতাকেই প্রকাশ করে । একারণে বলছি যে , আপনি ইলিয়াস , তাঁর ভাইসহ একপাল মানুষকে কেবলই ' জাজ ' করে ভার্ডিক্ট দিয়েছেন । তাতে কোনো দোষ নাই , কিন্তু মামলার শুনানিটা না জানলে আমরা কনভিন্সড হবো কেন ? নিছক জাজমেন্ট এ জাতীয় আলোচনায় বিবমিষা ধরিয়ে দেয় ।
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : @ জাহাজী পোলাঃ আপনি বিয়ে কবে করেছিলেন ? @ ইত্যাদিঃ আপনার প্রো পিক ঠিক আছে । @ ফাহিম আহমদঃ আপনি ব্লগ টিউটোরিয়ালের সাহায্য নিতে পারেন । @ শাহবাগের কবিঃ প্রো পিকের জন্য ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন । @ ডিজিটাল কবিঃ আপনার প্রো পিকে " ডিজিটাল " শব্দটি ফুটে উঠেছে তবে " কবি " শব্দটি ফুটে উঠেনি । @ রাজঃ আপনার প্রো পিক দেখলে আপনাকে অসহায় অসহায় লাগে !
চারতলার করিডোরে এশার জামাত হলো । আশ্চর্য , জামাতে হাজী সাহেবদের হাযিরি হলো খুব কম , মাত্র দশপনেরজন । ইমাম সাহেব ইমামতি করলেন । নামাযের পর বড় মর্মস্পর্শী মুনাজাত করলেন । চোখ শুধু সিক্ত হলো না , বিধৌত হলো । অসহায় বান্দা আর কী করতে পারে কাকুতি - মিনতি ও অশ্রুপাত ছাড়া ! আর এটাই তো মাওলার পছন্দ ! যখন সময় হবে তখন দান তো করবেনই , কিন্তু তিনি চান , বান্দা তাঁর দরবারে রোনাযারি করুক ; ভিক্ষুকের মত দু ' হাত প্রসারিত করে চাইতে থাকুক । এতেই আল্লাহর সন্তুষ্টি । এতেই বান্দার গৌরব ।
নাই মামা বলেছেন : মোকাররম৭৬ বলেছেন : জেনারেশন৭৫ বলেছেন : জয়তু আমার বর্ণমালা ।
আমি হয়তো এখানে কম আসবো , ব্লগারদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহন যে কোন ব্লগের জন্য অপরিহার্য বলে আমার ধারণা ।
এরপরই বাংলাদেশের সরকারি সূত্র থেকে আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানানো হয় , সিঙ্গাপুর বাংলাদেশ থেকে ৪৫ হাজার গৃহকর্মী নিয়োগ করবে । সরকারের ব্যুরো অব ম্যানপাওয়ার এমপ্লয়মেন্ট এন্ড ট্রেনিং ( বিএমইটি ) এর পরিচালক নুরুল ইসলাম এএফপিকে বলেন , ঢাকায় সফরকালে সিঙ্গাপুরের একটি নিয়োগ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ থেকে গৃহকর্মী নিয়োগে সম্মত হয়েছে । তারা এক বছরে প্রায় ৪৫ হাজারের মতো গৃহকর্মী চায় । আমরা তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে চলতি বছরের শেষ নাগাদ সিঙ্গাপুর পাঠাতে শুরু করবো ।
আমি নিজের স্মৃতি শক্তির উপর ভরসা না করে ইন্টারনেটে ঘাটলাম , সেক্টরকমান্ডার্স ফোরাম সহ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে যে সাইটেই কিছু ইনফরমেশন আছে সবখানেই বলা হয়েছে জিয়া সেক্টর কমান্ডার ছিলেন , এবং জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন , ঠিক যেমন শফিউল্লাহ সেক্টর কমান্ডার ছিলেন ও এস ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন । তাহলে ব্যাপারটা কি দাড়ায় ?
প্রজন্ম ফোরাম » রাজনীতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট » খালেদা জিয়াকে ' নাকে খত ' দেওয়ার আহ্বান শেখ হাসিনার
পোস্ট করেছেন : শামীম এই সময়ে ১০ : ৩৭ am 2 টি মন্তব্য
ঙ . ইসলামকে বিচার করতে হবে তার বাস্ত - বায়নকারী মুহাম্মাদ ( স ) - এর মাধ্যমে । বিশ্ববরণ্য মুসলিম ঐতিহাসিকগণের পাশাপাশি কিছু অমুসলিম ঐতিহাসিক রয়েছেন যারা কোনো প্রভাবে প্রভাবিত না হযে নিতান্ত সততার সাথে মানবেতিহাসের সেবা করেছেন । তাদের মধ্যে অন্যতম মাইকেল এইচ হার্ট তার রচিত ' দি হানড্রেড ' গ্রন্থে মানবেতিহাসের শ্রেষ্ঠতম মানুষ হিসেবে এক নম্বর দিয়ে প্রথমেই যার নামটি লিখেছেন , তিনি মুহাম্মদ ( স ) । থমাস কার্লাইল এবং লা - মর্টিন এর মতো ব্যক্তিত্বগণও তাদের রচনায় ইসলামের নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ ( স ) - এর প্রতি প্রভুত সম্মান প্রদর্শন করেছেন ।
লেখক বলেছেন : এটা তো খুবি সোজা । শিখিয়ে দিলাম তো । আউটলাইনার দিয়ে আউটলাইন তারপর ভেতরটা রঙ দিয়ে ভরে দিতে হবে ব্যাস হয়ে গেলো ।
এছাড়া অন্য সকল পদ্ধতিতে গেস্ট অ্যাডিশন সেটাপ দেওয়া লাগবে । এবং উবুন্টুর ভারচুয়াল বক্সে পেনড্রাইভ দেওয়া যায় না মনে হয় , আমি পারি নি । অবশ্য ফোল্ডার হিসেবে শেয়ার করা যাবে গেস্ট অ্যাডিশন দেওয়ার পর ।
যৌথ ফ্যামিলিতে হই হুল্লোর আছে , আদর সোহাগ নেই । হাতে গুনা নয়টি ভাইবোন আমরা । আদরের পরিমানটা তাই কম । মা - চাচী সারাদিন রান্না বান্নায় ব্যস্ত থাকত । আব্বা বাড়ি আসত মাসেক পরপর ।
পুবে তো জন্মেছিই , পুবেই তো নেচেছি , যৌবন দিয়েছি , পুবে তো যা ঢালার , ঢেলেইছি যখন কিছু নেই , যখন কাঁচাপাকা , যখন চোখে ছানি , ধূসর - ধূসর , যখন খালি - খালি , যখন খাঁ খাঁ - এসেছি অস্ত যেতে পশ্চিমে ।
ঝালকাঠি , ২০ মে ( সূর্যালোক নিউজ ) : : ' শহীদের স্বপ্ন বুনি , সৃজন করি মাতৃভূমি ' প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঝালকাঠির শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে বৃহস্পতিবার রাতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ' মুক্তিযুদ্ধের কবিতা আবৃত্তি উৎসব ' । বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর সহায়তায় বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ এ উৎসবের আয়োজন করে । এতে জেলা প্রশাসক অশোক কুমার বিশ্বাস প্রধান অতিথি এবং পুলিশ সুপার মোঃ শামসুদ্দিন , পৌরসভার মেয়র আফজাল হোসেন রানা ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেন রানা বিশেষ অতিথি ছিলেন । সভাপতিত্ব করেন কবিতা চক্রের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন বাকলাই । অন্যদের মধ্যে বরিশাল আবৃত্তি পরিষদের আরিফ বাপ্পা ও আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক জেসমিন বানু বন্যা বক্তৃতা করেন । কবিতা আবৃত্তি উৎসব উদ্বোধন করেন মুক্তিযোদ্ধা চিত্তরঞ্জন দত্ত । উৎসবে ঝালকাঠি ও বরিশালের আবৃত্তিকাররা অংশ নেন । পরে এ উপলক্ষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয় ।
আর এখন সেই ছোট্টবেলায় কী জানি কী ভেবে লিখে ফেলা গানগুলো নিয়ে বের হওয়া ' ডানপিটে ' নামের অ্যালবামের দারুণ সাফল্যে সত্যিই শিহরিত বোধ করে মিনার । কারণ ছেলেবেলায় ' ডানপিটে ' গানটি চট্টগ্রামের ডিসি হিলে অনুষ্ঠিত তাদের স্কুলের এক অনুষ্ঠানে গাওয়ার সুযোগ চাওয়ার পরও গাইতে পারেনি সে । সেই দুঃখ ভোলার উপলক্ষ্য এতদিন না পেলেও ' ডানপিটে ' শিরোনামেই নিজের জীবনের প্রথম সলো অ্যালবাম বের হওয়ায় পর সব দুঃখ ভুলেছে সে , জানালো মিনার ।
বর্তমানে বাংলাদেশের নির্বাচনে প্রত্যেক প্রার্থীর বিপরীতে মার্কা দেয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে । কলেজ বা ইউনিভার্সিটির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে মার্কা দেয়া হয়না । বাংলাদেশের সকল মানুষ শিক্ষিত হলে প্রতীকবিহীন নির্বাচন করা যেত । মূলত প্রতীকটি দেয়া হয়েছে স্বল্পশিক্ষিত কিংবা অশিক্ষিত ভোটারদের সুবিধার জন্য । প্রতীক হাঁস হোক আর হাতিই হোক প্রতীকের ভালমন্দ করার কোন ক্ষমতা নেই । তারপরও প্রতীকগুলো আমাদের দেশের নির্বাচনে প্রার্থীদের উপর প্রভাব ফেলে ।
সেদিন আমাদের প্রযুক্তি ফোরামে ঘুরতে ঘুরতে হটাৎই উন্মাতাল তারুণ্যের একটি পোস্টে চোখ আটকে গেলো - " বন্টু - মিন্টুর আড্ডা " - অবশেষে এসেই গেল ! পুরো পোস্ট পড়ে আমি মোটামুটি নৃত্য ( ! ) শুরু করে দিলাম । যাক বহুদিন পর একটা সেইরকম আড্ডার আয়োজন করা হয়েছে ।
বার্তা২৪ ডটনেট , ২৫ জুন : ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্নস্থানে বিচ্ছিন্নভাবে ব্যালটবাক্স ছিনতাই , সংর্ঘষ ও গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটছে । গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার রাখালবুরুজ ইউনিয়নের নির্বাচনে ব্যালট বাক্স ছিনতাইকে কেন্দ্র করে পুলিশ রাবার বুলেট ছুঁড়েছে । আটক করেছে চারজনকে । সেইসঙ্গে ওই ভোট কেন্দ্রের . . . . বিস্তারিত »
* * আমিও এসব অনিয়ম এর বিচার চাই এবং এদের কাছ থেকে সবাইকে নিরাপদ দূরত্ব বজাই রাখার আহ্বান জানাচ্ছি । * * রাহাতের জন্য খাস দিলে দোয়া রইল । সব - ই - কদর এ সবাই রাহাতের জন্য দোয়া করবেন । এবং সবার সদিচ্ছা যেন পূর্ণ হয় ।
বঙ্গবন্ধু হত্যায় মার্কিন ষড়যন্ত্র তথা বোস্টারের ভূমিকা সম্পর্কে অনেক তথ্য আছে । মার্কিন রাষ্ট্রদূত বোস্টার বস্তুত কিস্তিমাতের খবর নিশ্চিত করতে ১৫ আগস্টের সকালেই প্রকাশ্যে এসেছিলেন । আমার ধারণাটির যথার্থতা সম্পর্কে আমার নিজের জানা কাহিনীটি বলছি । লজ্জাকর হলেও স্বীকার করতে হচ্ছে , ১৫ আগস্ট ভোরবেলা রেডিওতে ডালিমের ঘোষণা শুনে আমি শঙ্কিত হয়ে পড়ি । প্রাথমিক শঙ্কা ছিল হত্যাকারীরা বোধহয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে খুঁজবে । তাই কাপুরুষের মতো ' নিজে বাঁচলে বাপের নাম ' চিন্তাটির প্রতিফলনে তাত্ক্ষণিকভাবে মনে হলো পালাতে হবে । আমি তখন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য , এ জন্যই শঙ্কাটি গাঢ় হয়েছিল । মোহাম্মদপুরে ইকবাল রোডের বাড়ির পেছনের দেয়াল টপকে দুই রাস্তা পার হয়ে আশ্রয় নিলাম প্রখ্যাত সার্জন অধ্যাপক আবু আহমদ চৌধুরীর বাড়িতে । বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বর্তমানে অধ্যক্ষ চৌধুরী সাহেবের সঙ্গে আমার পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতা হয় যখন গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে নোয়াখালী জিলা স্কুলে পড়তাম । এই কারণে তাঁর বাড়িটি নিরাপদ মনে হয়েছিল । সেই বাড়ির আশ্রয়ে থাকার সময়ই শুনতে পেলাম বোস্টার পতাকাশোভিত গাড়ি নিয়ে মিরপুর রোডে টহল দিচ্ছেন আর চিত্কার করছিলেন ' মুজিব ইজ মারডার্ড ' । বোধহয় ৩২ নম্বরে গিয়ে হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে নিশ্চিতও হতে চেয়েছিলেন ।
[ . . . ] উইন্ডোজ এক্সপিতে শিডিউল্ড শাট ডাউন নেটওয়ার্ক নেবারহুড থেকে উইন্ডোজ এক্স … বিভিন্ন রকম ডিসি পাওয়ার সাপ্লাই তৈরী [ . . . ]
যা যা লাগবে : গুঁড়া দুধ ১ কাপ , ডিম ১টি , পানি সোয়া এক কাপ , ম্যাঙ্গো এসেন্স আধা চা চামচ , চিনি আধা কাপ , কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ , ডানো ক্রিম আধা টিন জেলটিন আদা চা চামচ ।
আমি রাজনৈতিক দল হিসেবে যেমন সহজে আওয়ামী লীগ নিয়ে কথা বলব ঠিক একই সহজতায় সিপিবি বা বাসদ নিয়ে কথা বলব ।
২০০৩ সালে পাক সার জমিন রচনা করে প্রয়াত ডঃ হুমায়ুন আজাদ লাইম লাইটে চলে আসেন । তাতে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সমালোচনা করতে যেয়ে ইসলাম ও মুসলমানেরও বিষেদগার করেন আজাদ । তা নিয়ে জামাতের দেলোওয়ার হোসেন সাঈদী বইটির সংসদে সমালোচনা করলে তথাকথিত মূক্তমনারা লেখকের স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ , মৌলবাদী , পাকিস্তানী ও জামাতীদের প্রতিক্রিয়াশীলতার অভিযোগ আনে । বস্তুত ভারতীয় কংগ্রেসের ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশে উগ্র হিন্দুত্ববাদ ( যা অমর্ত্যবাবুর মন্তব্যে প্রমাণিত ) এর কারণেই উপমহাদেশের মুসলমানগণ আলাদা হয়ে দুই পাকিস্তান গঠন করে । যা পশ্চিম পাকি শাসকদের উপনেবেশিক ও বৈষম্য - শোষণের কারনে পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালীরা এক পাকিস্তানের জানাযা পরে সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করে । আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করলেও আমাদের ইসলাম ধর্ম এবং মুসলমানিত্ব বর্জন করিনি । কিন্তু আজাদ অত্যন্ত ধুরন্ধর কূটকৌশলের মাধ্যমে ইসলামের মূল্যবোধেরও সমালোচনা করেন । তাতে জামাত কেন যেকোন প্রকৃত মুসলমানের রেগে উঠার কথা । বস্তুত এটাকে পুজি করেই আওয়ামী - বাকশালীরা ভারতীয় র এর সাহায্যে চক্রান্ত শুরু করে । এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালের ২১শে বইমেলা চলাকালীন ২৭শে ফেব্রুয়ারীর রাতে আজাদ যখন বাসায় ফিরছিলেন তখন এক নির্জন স্থানে ঘাতকরা তাকে চাপাতি দিয়ে হামলা চালিয়ে মুখ মন্ডল ও শরীরের অন্যস্থানে আঘাত করে । পরের দিন এই ঘটনার জের ধরে ঢাবি ক্যাম্পাস ও ঢাকা শহড়ের কয়েকটি স্থানে ব্যাপক ভাঙচুর ও জ্বালাও - পোড়াও করে । ঐ হামলার ঘটনায় বলা হয় জোট সরকারের জামাত এই হামলা করেছে । কয়েকটি হরতালও ডাকা হয় । যখন সিএমএইচে আজাদ চিকিৎসাধীন তখন আওয়ামীলীগার ফরিদুর রেজা সাগরের চ্যানেল আই টিভি মিথ্যা খবর দেয় যে হুমায়ুন আজাদ ক্লিনিকালী ডেড যাতে ঢাকা শহড়ে তার উপর প্রথম হামলার ঘটনার মতন আরো ভাঙচুর , জ্বালাও - পোড়াও হয় । পরে জানা গেল যে আজাদ জীবিত ও তার অবস্থা স্থিতিশীল । তারপর সুস্থ হয়ে বাড়ী ফিরলে জনকন্ঠ , ভোরের কাগজ , আজকের কাগজ ( বর্তমানে বন্ধ ) নিয়মিত প্রোপাগান্ডা করা হত তাকে ফোনে এবং তার মেয়ে মৌলিকে ও ছেলেকে জামাতীরা নাকি রাস্তায় বিভিন্ন সময় চড় - থাপ্পর মারে ও শাসায় যে তোর বাপকে দেখে নেব । এরই মাঝে পেন ( ইন্টার ন্যাশনাল লেখক সমিতি ) জার্মানির স্কলারশিপে মিউনিখ যাওয়ার পথে জিয়া বিমান বন্দরে নিজামীর সাথে দেখা হয় । আজাদের কাছে এসে কুশল বিনিময় এবং কোথায় যাচ্ছেন তা নাকি জানতে চান এবং তিনি তা বলেনও । মজার কথা হল আজাদ পেন - স্কলারশীপে জার্মানীতে গেলেও যা নিজামী জানে তারপরেও জনকন্ঠ , ভোরের কাগজ , আজকের কাগজ প্রায়ই খবর দিত যে জামাতীরা আজাদ সন্তানদের প্রহার ও ফোনে ধমকি দিয়ে নাকি জিজ্ঞাসা করত যে ডঃ আজাদ কোথায় । এই ভাবে যখন ১১ই আগষ্ট বৃহস্পতিবার ২০০৪এ জার্মানির রাজধানী মিউনিখে হঠাৎ নিজ এপার্টমেন্টে আজাদের স্বাভাবিক মৃত্যু হয় ঢাকাস্থ জার্মান দূতাবাসের প্রেসের বাংলাদেশী কর্মকর্তা জনাব মোর্শেদ তার ঢাবি শিক্ষকদের কোয়ার্টারে গিয়ে দেখেন তার বাসায় স্রেফ ছোট সন্তান আছে । তাই তিনি সেদিন তাকে কিছু না জানিয়ে পরের দিন নিজে তার স্ত্রীকে জানাবেন । এখানে বলে রাখা ভাল ২০০০ সালে একটি কারণে জার্মান দুতাবাসে গেলে জনাব মোর্শেদের সাথে আমার পরিচয় ঘটে । উনি একজন অত্যন্ত ভদ্রলোক , সদালাপী ( মৃদু ভাষায় কথা বলে ) , বিনয়ী । পরের দিন ১২ই আগষ্ট শুক্রবার সকালে উনি আজাদের বাসয় গিয়ে উনার স্ত্রীকে যেই জানালেন মৃত্যুর খবর সে সহ তার বড় মেয় ও বড় ছেলে জনাব মোর্শেদের উপর হামলে পড়ল । চিৎকার করে বলল তোর জার্মান সরকার জামাতের টাকা খেয়ে আমার স্বামী / আব্বুকে মেরে ফেলেছিস । এই খবর ঢাবিতে প্রচার হওয়া মাত্র ছাত্রলীগ ও তাদের উস্কানিতে বামপন্থী ছাত্র সংগঠন টিএসসিতে ভাঙচুর চালিয়ে প্রোপাগান্ডা করে জার্মানীতে জামাতীরা আজাদকে গুলি করে হত্যা করছে । অথচ বিবিসি , রয়টারের খবরে প্রকাশ জার্মানির পুলিশ ও ডাক্তারগণ জানান যে এটা স্বাভাবিক হার্ট এটাক । তারপরেও জার্মান সরকার এটার যথাযথ তদন্ত করে আজাদের লাশ বাংলাদেশে তার পরিবারের কাছে পাঠিয়ে দিবে । জার্মান রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আজাদ হত্যার অভিযোগ তদন্তের দাবী আজাদ মিউনিখে মারা যাওয়ার ঘটনা জানার পর পরই ১২ই আগষ্টে তার বাসায় এসে যতটা না তার পরিবারকে সান্তনা দিবে তার চেয়ে রণ হুংকার দেয় আম্লীগের সাধারণ সম্পাদক জলিল , তোফায়েল এবং ওয়ার্কাস পার্টির মেনন ও জাসদের ইনু । জলিল বলেন যে আমরা আজাদের এই মৃত্যুকে স্বাভাবিক মৃত্যু বলে মেনে নিতে পারছি না । আমরা জাতিসংঘ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মাধ্যমে তদন্ত চাই । তথা জলিল ও আওয়ামী - বাকশালী এবং বামদের জার্মানীর বিরুদ্ধে তদন্তের দাবী জানায় । আজাদের স্ত্রী এই ঘটনার পর জানান মিউনিখে ফ্লাইটের পূর্বে নিজামীর সাথে তার স্বামীর জিয়াতে সাক্ষাতের কথা প্রকৃত অর্থে বাংলাদেশের সিংহভাগ লোকই জানত না যে আজাদ আদৌ দেশে আছেন অথবা পৃথিবীর কোথাও গেছেন । অথচ সেই ২০০৪ এর জুলাই ও আড়ষ্টের মারা যাওয়ার মাত্র কয়েকদিন আগেও প্রচার করা হয় ফোনে হুমকি - ধমকি এমনকি আজাদের পুত্রকে জামাতিদের অপহরণের ঘটনাও সেই আওয়ামী ত্রিরত্ন পত্রিকায় ফলাও করেও প্রচার করা হয় ; His son was kidnapped on 24 July 2004 but escaped after two hours . The following day , Dr Azad received a death threat by telephone : the caller threatened to bomb his house . http : / / www . ntpi . org / html / humayunazad . html যদি আজাদ জার্মানী যাওয়ার পূর্বে নিজামীকে বলেই থাকেন যে তিনি কোথায় যাচ্ছে তারপরেও কেন জামাতীদের ক্যাডাররা তার পুত্রকে অপহরণ করবে ? স্পষ্টতই এটা এক ধরণের ইদুর - বিড়াল খেলা । সবচেয়ে বড় কথা হল জার্মানী সরকার পরিস্কার ভাবে জানিয়ে দেয় তার দেশের সুরাহাতাল তথা ময়না তদন্তের বাইরে আর কাউকে তদন্ত করার সুযোগ দেওয়া হবে না । তার কয়েকদিন পর আওয়ামী - বাকশালীরা কাচু - মাচু করে চুপ মেরে যায় । জার্মান সরকারের রিপোর্ট স্রেফ আজাদের স্ত্রীর কাছেই দেওয়া হয় । তাতে জোর গুজব যে দূর্বল শরীরে ভায়াগ্রা সেবনের কারণেই তার হার্ট এটাক ঘটে মূলত ডঃ আজাদ ছিলেন আওয়ামী - বাকশালীদের জন্য নিবেদিত প্রাণ । তিনি যতটা না নাস্তিক ছিলেন তারচেয়েও বেশী রাজনৈতিক ভাবে ভন্ড । আলীগ ও ভারতের প্ররোচনায় জোট সরকারের সময় দেশে অহেতুক ধর্মীয় উত্তেজনা সৃষ্টি করে হাসিনাকে রাজনৈতিক ইস্যু দেওয়া । যাতে তিনি জোট সরকারের মেয়াদের আগেই পতন ঘটাতে পারতেন । কিন্তু আল্লাহর অপার রহমত যে হাসিনার চাল ও তার রাজনৈতিক দাবার ঘুটি আযাদ চরম ভাবে ব্যার্থ হয়েছেন । এমন দেশ তথা জার্মানীতে আজাদের মৃত্যু হয়েছে তা স্রেফ বাংলাদেশে আওয়ামী - বাকশালী ও নাস্তিকের ভেকধারী উগ্র ইসলাম বিদ্বেষী ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোন দেশ দুরে থাকুক কোন বিবেকবান মানুষও বিন্দুমাত্র সন্দেহ করতে পারবে না । এমনকি ভারতীয়রাও জার্মানীর বিরুদ্ধে প্রশ্ন করতে লজ্জা পাবে । আর আজাদ একজন কপট নাস্তিক ছিলেন । তা এ কারণে ডঃ আহমদ শরীফ যদি প্রকৃত নাস্তিকদের আদর্শ , ডঃ আজাদ তার তুলনায় অনেক অনেক প্রশ্নবিদ্ধ । শেষমেশ আজাদের জানাজা করিয়ে তাকে মুসলিম কায়দায় দাফন করা হয় । যেখানে এখনও আজাদের মৃত্যু বার্ষিকিতে মিলাদ মহফিল আয়োজন করা হয় তাই আওয়ামী - বাকশালী গংরা এখান থেকে কোন শিক্ষা নিবে কি ? বিঃদ্রঃ এটা কোন নাস্তিক - আস্তিক ক্যাচাল পোষ্ট নয় । এটা মূলত রাজনৈতিক পোষ্ট । আজাদকে নিয়ে আওয়ামী - বাকশালী গোষ্ঠী ঘৃণ্য রাজনীতি করতে গিয়ে চরম ভাবে ব্যার্থ হয়েছে ।
প্রফেসর ড . আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেছেন , রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণেই ডাকসু নির্বাচন হচ্ছে না । এছাড়া বর্তমানে সার্বিক পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক উন্নত । বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট না থাকায় পড়ালেখার পরিবেশ ভালো । তার প্রমাণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক ফলাফল । আর তাই ডাকসু নির্বাচন হলে পরিবেশ অস্থিতিশীল হবে । এ কারণে ডাকসু নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে । বার্তা২৪ ডটনেট : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তথা দেশের ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন ডাকসুকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন ? আরেফিন সিদ্দিক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউক্লিয়াস ডাকসু । বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রত্যক্ষ ভোটে নিজেদের প্রতিনিধি নির্বাচন করে । ১৯৯০ সালের পর থেকে এই প্রতিষ্ঠানের কোনো নির্বাচন হয়নি । তাই সিনেটে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে কথা বলার মতো প্রতিনিধি নেই । সেই প্রতিনিধি বাছাই করতে ডাকসু নির্বাচন অবশ্যই হওয়া উচিত । [ প্রফেসর ড . আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ১৯৫৩ সালের ২৬ অক্টোবর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন । তার পৈতৃক নিবাস নরসিংদীর রায়পুরায় । ১৯৭৬ সালে এসএসসি ও ১৯৭১ সালে এইচএসসি পাশ করেন । ১৯৭৩ সালে বিএ এবং ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে এম এ পাশ করেন । ১৯৮০ সালে তিনি একই বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন । পরে দু ' বার বিভাগের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন । ভারতের মহীশুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন ১৯৮৬ সালে । বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেলো হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । শিক্ষার্থীদের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় প্রফেসর আরেফিন একাধিকবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নেতা নির্বাচিত হয়েছেন । সর্বশেষ ২০০৯ সালের ১৫ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান । তার সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হুমায়ুন কবির আকাশ । ] বার্তা২৪ ডটনেট : ৯০ - পরবর্তী এ দীর্ঘ সময় ধরে ডাকসু নির্বাচন হচ্ছে না কেন ? আরেফিন সিদ্দিক : রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণেই ডাকসু নির্বাচন হচ্ছে না । এছাড়া বর্তমানে সার্বিক পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক উন্নত । বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট না থাকায় পড়ালেখার পরিবেশ ভালো । তার প্রমাণ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক ফলাফল । আর তাই ডাকসু নির্বাচন হলে পরিবেশ অস্থিতিশীল হবে । এ কারণে ডাকসু নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে । বার্তা২৪ ডটনেট : আপনি উপাচার্য হওয়ার পর বলেছিলেন , অচিরেই ডাকসু নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে । কিন্তু আড়াই বছর পরেও তা হচ্ছে না কেন ? আরেফিন সিদ্দিক : আমি এ ধরনের কোনো কথা বা ঘোষণা গণমাধ্যমে দইনি । সাংবাদিকরা কে কী লেখেন , তা আমার জানার কথা নয় । বার্তা২৪ ডটনেট : আপনি কি মনে করেন , আপনার মেয়াদকালে ডাকসু নির্বাচন সম্ভব ? আরেফিন সিদ্দিক : অবশ্যই সম্ভব । যদি ছাত্র সংগঠনগুলো সদিচ্ছা পোষণ করে , তাহলে এ নির্বাচন হবে । বার্তা২৪ ডটনেট : বর্তমানে সার্বিক পরিস্থিতি উন্নত থাকার পরও কেন ডাকসু নির্বাচন হচ্ছে না ? আরেফিন সিদ্দিক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের একক ইচ্ছায় নির্বাচন সম্ভব নয় । কারণ ছাত্রদল ও ছাত্রলীগের মধ্যে আন্তঃকোন্দল আছে । সে কারণে তারা মতৈক্যে পৌঁছাতে পারছে না । যদি একপক্ষীয় নির্বাচন হয় , তবে আরেক পক্ষ তা বর্জন করবে । আর আমাদের তো নির্বাচনী ফলাফল বয়কট করার সংস্কৃতি আছেই । বার্তা২৪ ডটনেট : ডাকসু নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে আপনি এর বাস্তবায়ন করবেন কি ? আরেফিন সিদ্দিক : তা অবশ্যই নেব । কিন্তু এজন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ , ছাত্রদল - ছাত্রলীগসহ সবাইকে আন্তরিকতার পরিচয় দিতে হবে । তা না হলে আমার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হবে । বার্তা২৪ ডটনেট : গত ২০ বছর ধরে ডাকসুর কার্যক্রম নেই । তবু ডাকসুর বাজেট হয় কেন ? আরেফিন সিদ্দিক : ডাকসুর নির্বাচন না হলেও ডাকসুর কার্যক্রম থেমে নেই । ডাকসুর বাজেট দিয়ে শিক্ষকদের বেতন দেয়া হয় না । সে টাকা দিয়ে বৃত্তি - অনুদান , সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয় । বার্তা২৪ ডটনেট : আপনি উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার প্রায় আড়াই বছর হয়ে গেল । ডাকসু নির্বাচনে এ পর্যন্ত কী পদক্ষেপ নিয়েছেন ? আরেফিন সিদ্দিক : আমার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক ভালো । হরতালের মধ্যেও কিন্তু একদিনও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকেনি । মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর প্রথম বছর ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের সহঅবস্থান নিশ্চিত করা হয় । কিন্তু ছাত্রদলের দলীয় কোন্দলের কারণে তা দীর্ঘমেয়াদি করা সম্ভব হয়নি । বার্তা২৪ ডটনেট : আপনি কি মনে করেন , প্রশাসনের কোনো ব্যর্থতা রয়েছে ? আরেফিন সিদ্দিক : আমি মনে করি , বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছার কোনো ঘাটতি নেই । তাই এটা ঠিক নয় যে , ডাকসু নির্বাচন হবে না । সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতেই নির্বাচন সম্ভব । বার্তা২৪ ডটনেট : আপনাকে ধন্যবাদ । আরেফিন সিদ্দিক : ধন্যবাদ । বার্তা২৪ ডটনেট / এইচকে / এইচআর
অনুষ্ঠানের শুরুতেই দু ' জন বাংলাদেশি শিশু ফুলের তোড়া দিয়ে শিল্পীকে শুভেচ্ছা জানান । এরপর শুরু হয় শিশুদের পরিবেশনা । প্রথমেই বাংলাদেশ ও আমেরিকার জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয় । শিশুদের একটি গান সহ এন্ড্রু কিশোরের জনপ্রিয় গান ' হায়রে মানুষ রঙ্গীন ফানুস দম ফুরালেই ঠুস ' গানটি পরিবেশন করেন ।
জামাতে আহ্মদীয়া পূর্ব ভ্যাঙ্কুভারের উদ্যোগে ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার দুটি ছোট্ট শহরে আন্ত : ধর্মীয় সম্মেলন আয়োজন করা হয় বলে জানা গেছে । এই শহর দু ' টিতে জামাতের কোন সদস্য নেই বলেও জানা গেছে ।
শ্রেণী শিক্ষা ঃ কবি জসীম উদ্দীন ' পল্লীকবি ' নামে খ্যাত । তাঁর কবিতায় বাংলাদেশের পল্লী - প্রকৃতি ও মানুষের সহজ স্বাভাবিক রূপটি ফুটে উঠেছে । পল্লীর মাটি ও মানুষের জীবনচিত্র তাঁর কবিতায় নতুন মাত্রা সৃষ্টি করেছে । পল্লীর মানুষের আশা - স্বপ্ন , আনন্দ - বেদনা ও বিরহ - মিলনের এরকম আবেগ , মধুরচিত্র আর কোন কাব্যে খুঁজে পাওয়া কঠিন ।
পরিতোষ পাল , কলকাতা থেকে : বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধের বিচারের ক্ষেত্রে এগুলো প্রামাণ্য দলিল হিসেবে গৃহীত হতে পারে । অথচ সেগুলোকে দলিল হিসেবে পাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে ভারত সরকারের কাছে কোন আবেদন এসে পৌঁছায়নি বলে জানা গেছে ।
গেল ২৪ ডিসেম্বর ঢাকার একটি দৈনিকের প্রথম পাতার খবর ' পেঁয়াজের কেজি ৮০ টাকা ' । বৃহস্পতিবার সাভার বাজারে দোকানি আমার কাছে চেয়েছিলেন ৭০ টাকা । মাত্র দু ' দিন আগে যেখানে পেঁয়াজ ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে , হঠাত্ করে দুই দিনের ব্যবধানে ক্ষুদে দোকানিরা তা চাইছেন ৮০ টাকা করে । কী এক অদ্ভুত দেশে আমরা বসবাস করি ! সরকারের এখানে কোনো অস্তিত্ব আছে কি ? বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে কে ? বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের কি কোনো ভূমিকা নেই ? পেঁয়াজের এই মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে মূলত ভারত থেকে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয়ায় । ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত অতিসম্প্রতি । কিন্তু এরই মধ্যে অনেক পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে , সেখানে তো মূল্যবৃদ্ধি কার্যকর হওয়ার কথা নয় । আসলে একটি অসাধু ব্যবসায়িক চক্র ভারতের সাময়িক রফতানি বন্ধের সুযোগ নিয়ে পেঁয়াজের মূল্য রাতারাতি বাড়িয়ে দিয়েছে । এমন নয় যে , বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ কম । বাজারে প্রচুর পেঁয়াজ রয়েছে । দোকানে দোকানে পেঁয়াজ ; কিন্তু দাম আকাশ ছোঁয়া । এখানে যে প্রশ্নটি বড় হয়ে দেখা দেয় , তা হচ্ছে ভারতে বেশক ' টি রাজ্যে , যেখানে পেঁয়াজ উত্পাদন হয় বেশি , সেখানে খরার কারণে আশানুরূপ পেঁয়াজ উত্পাদন হয়নি । ভারত সরকার যেখানে সতর্ক হয়েছিল , সেখানে আমরা সতর্ক হলাম না কেন ? এ খবর তো বেশ কয়েক মাস পুরনো । তাহলে সরকার সতর্ক হলো না কেন ? কেন টিসিবিকে কার্যকর করা হলো না ? এখানেই এসে যায় মূল কথাটি । সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ একটি গোষ্ঠী সিন্ডিকেট করে ভারতের ওপর আমাদের নির্ভরশীল করে তুলেছে । সুযোগ বুঝে তারা পেঁয়াজ গুদামজাত করে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে । খুচরা দোকানিদের নিয়ন্ত্রণ করার কেউ নেই । মূল্যবৃদ্ধির সুযোগ নিয়ে যে যেভাবে পারছে দাম হাঁকাচ্ছে । দেখার কেউ নেই । নিয়ন্ত্রণ করারও কেউ নেই । সাধারণ মানুষ আজ অসহায় । তাদের করার কিছুই নেই । অতিরিক্ত মূল্য দিয়েই পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে । আর পেঁয়াজ এমন একটি জিনিস , যা ছাড়া কোনো রান্নাই হয় না । স্বল্প আয়ের মানুষের দুঃখ - কষ্ট বাণিজ্যমন্ত্রী বুঝবেন না । কেননা , তাকে তো বাজার করতে হয় না । তিনি সংবাদপত্রে ছবি ছাপাতে পারছেন । চ্যানেলে ছবি দেখলে খুশি হন । তাই মাঝে - মধ্যে তথাকথিত বাজার পরিদর্শনের আগে সাংবাদিকদের খবর দেন । সাংবাদিক বন্ধুরা তার ছবি তুলে নিয়ে আসেন । এখন কোথায় বাণিজ্যমন্ত্রী ? পেঁয়াজ যেখানে কেজি ৮০ টাকায় , তখন বাণিজ্যমন্ত্রীর ছবি আমি আর চ্যানেলে দেখি না ।
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আলোচিত অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগমকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে । আজ বুধবার সকালে এই শিক্ষালয়ের পরিচালনা পর্ষদের একাংশ এক জরুরি বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নেয় । জ্যেষ্ঠ শিক্ষিকা আম্বিয়া খাতুনকে প্রতিষ্ঠানটির নতুন অধ্যক্ষ মনোনীত করেছেন তারা । দুপুরে হোসনে আরা বেগম নিজেই শীর্ষ নিউজ ডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন । তবে তিনিসহ পরিচালনা পর্ষদের আরেকটি অংশ এই সিদ্ধান্তের বৈধতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন । অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে এখনো কিছুই জানে না বলে জানা গেছে । পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান রাশেদ খান মেনন দেশের বাইরে থাকায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্বপালনকারী সদস্য ডা . দীলিপ কুমার রায় শীর্ষ নিউজ ডটকমকে জানান , তাকে না জানিয়েই ওই জরুরি বৈঠক ডাকা হয় । এক মহিলা সদস্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে ড . জাকিরুল ইসলাম , ডা . মুজিবুর রহমানসহ কমিটির বেশ কয়েকজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন । ডা . দীলিপ আরো জানান , তিনি জানতে পেরেছেন বৈঠকে ভিকারুননিসার বসুন্ধরা শাখার লম্পট শিক্ষক পরিমল জয়ধরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণে বিলম্ব করাসহ প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা ও সুনাম রক্ষায় ব্যর্থ হওয়ায় হোসনে আরা বেগমকে অপসারনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় । এ সময়ই প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ শিক্ষিকা আম্বিয়া খাতুনকে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগের ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করেন পরিচালনা পর্ষদের এ অংশের সদস্যরা । জানা গেছে , পরিচালনা পর্ষদ এই সিদ্ধান্তগ্রহণের পরই অধ্যক্ষের আসনে বসেন আম্বিয়া খাতুন । তার আগে এসব সিদ্ধান্ত প্রাথমিকভাবে মুঠোফোনের মাধ্যমে হোসনে আরা বেগমকে জানানো হয় । তবে হোসনে আরা বেগম দাবি করেন , পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে তাকে কিছুই জানানো হয়নি । তবে আম্বিয়া বেগমকে অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানতে পেরেছেন । শীর্ষ নিউজ ডটকমের সাথে আলাপকালে পরিচালনা পর্ষদের এ সিদ্ধান্তের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে হোসনে আরা বলেন , চেয়ারম্যান , ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বা আমার ( সদস্য সচিবের ) অনুপস্থিতিতে গভর্নিং বডি কিভাবে সভা করল তা বুঝতে পারলাম না । তিনি বলেন , জাকির ( ড . জাকিরুল ইসলাম ) আম্বিয়া খাতুনকে নিয়ে অধ্যক্ষের আসনে বসিয়ে দিয়েছেন । কিন্তু তিনি তো এটা করতে পারেন না । একজন অধ্যক্ষ নিয়োগ দিতে হলে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়াসহ নানা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয় । এভাবে একজনকে হুট করে অধ্যক্ষের আসনে বসিয়ে দেয়া যায় না । এটা তুঘলকি কারবার । হোসনে আরা বেগম বলেন , প্রথম শ্রেণীর ভর্তি পরীক্ষায় লটারী প্রথা চালু করার পর থেকেই পরিচালনা পর্ষদের এই অংশটি আমার উপর ক্ষেপে আছে । কারণ এর ফলে তাদের ভর্তি বাণিজ্যের সুযোগ শেষ হয়ে গেছে । তিনি দাবি করেন , পরিমলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠা মাত্রই তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল । এক্ষেত্রে কোনো বিলম্ব বা গাফিলতি করা হয়নি । পরিচালনা পর্ষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ডা . দীলিপ কুমার রায়ও হোসনে আরা বেগমের বক্তব্যকে সমর্থন করেন । তিনি শীর্ষ নিউজ ডটকমকে বলেন , ওই ছাত্রী নির্যাতনের ব্যাপারে যারা জড়িত ছিল তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে । পরিমল চাকুরিচ্যুত ও গ্রেফতার হয়েছে । অন্যদের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি করে দেয়া হয়েছে । তাতে যারা দোষী সাব্যস্ত হবে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে । এমনটাই আমাদের সিদ্ধান্ত ছিল । বিষয়টি নিয়ে আমরা শিক্ষা সচিবের সাথে বসেছিলাম । শিক্ষামন্ত্রীর সাথেও আলোচনা করার কথা ছিল । তার আগে তারা ( পরিচালনা পর্ষদের একাংশ ) তড়িঘড়ি করে এই সিদ্ধান্ত নিল । ওদিকে দুপুর ২টার দিকে সচিবালয় থেকে শীর্ষ নিউজ ডটকম প্রতিবেদক রানা মুহম্মদ মাসুদ জানান , হোসনে আরা বেগমকে অপসারণের বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এখনো কিছু জানে না । এ মন্ত্রণালয়ের সচিব দেশের বাইরে রয়েছেন । মন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদও দপ্তরে ছিলেন না । তবে তার দপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তাদের সাথে আলাপকালে জানা গেছে , হোসনে আরা বেগমকে অপসারণের ব্যাপারে মন্ত্রণালয়কে এখনো কিছু জানানো হয়নি । উল্লেখ্য , ছাত্রী নিপীড়নের অভিযোগে পরিমল জয়ধরের বিরুদ্ধে যে মামলা হয়েছে ; অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগমও তাতে আসামি । ওই ঘটনার জেরে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের একটি বিশাল অংশ তার অপসারণ চেয়ে বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করছে গত কয়েকদিন ধরে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এসকে / সস / ১৩ . ২৭ঘ . )
হাহা . . কথা সত্য . . তবে সেইরকম হইলে ডরোথিদের তো এতোটা রাস্তা হলদে ইট গুনে গুনে হেঁটে যাওয়ারও দরকার পড়তো না । হেলিকপ্টার কিংবা প্রাইভেট জেট . . অথবা একটা পার্সোনাল জেটপ্যাক দিয়াই সাঁ করে চইলা যাইতো পান্নার শহরে . . হুহাহা . . তবে , প্যারালাল ইউনিভার্সের বিজ্ঞান কতোদূর আগাইসে আমরা তো বলতে পারতেসি না . . তাই এই কাহিনীর অবতারণা . .
প্রজন্ম ফোরাম » খেলাধূলা » বিশ্বকাপ ২০১০ ফাইনাল জরিপ
অনুপ লিখেছেন : ইন্জিন নিয়ে সংকায় আছি । দেশে চায়না ব্যটারির টেম্পু ১লাখ এ বিক্রি হচ্ছে । এবং ভালোই চলতেছে ( সব ভাড়ারয় চালিত ) । কিন্তু গতি খুব কম । বেশির ভাগ টেম্পুরই অবস্থা কাহিল অন্তত খুলনাতে
প্রজেক্টের ভেতর গিয়ে দেখা যায় , ১১ জন কর্মচারী রয়েছেন । তারা কেউ এ এলাকার নন । প্রকল্পটির ভেতরে অর্ধনির্মিত ৪টি টিনসেড বিল্ডিং , ১টি পুকুর , নামহীন একটি ভিত্তিপ্রস্তর রয়েছে । একটি ভবনের একাংশে মন্টু মিয়াসহ কর্মচারীরা থাকেন । ওই ভবনের ওপরে জাতীয় পতাকা উড়ছিল । একটু পরেই পতাকাটি নামিয়ে ফেলা হয় ।
না , আশাবাদ মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে । কারণ অজস্র মুসলমান পত্রিকা অফিসে ফোন করে নানা মাত্রার হুমকি প্রদান করেছে ।
সরকারের এবং কোম্পানির ভাড়াটে বিশেষজ্ঞদের আরেকটি যুক্তি হলো , তেল - গ্যাস উত্তোলনের কাজে বিপুল অর্থ প্রয়োজন এবং এক্ষেত্রে তেল - গ্যাস না পাওয়া গেলেই পুরো অর্থই নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকে । উৎপাদন অংশীদারি চুক্তিতে যেহেতু এই ঝুঁকিটা বিদেশী কোম্পানিই বহন করে । তাই বাংলাদেশের মতো দরিদ্র দেশের পক্ষে বিদেশী কোম্পানিকে তার খরচের জন্য কস্ট রিকভারি গ্যাস এবং ঝুঁকির পুরস্কার হিসেবে প্রফিট গ্যাস দিয়ে হলেও এ ধরণের চুক্তি করা লাভজনক !
নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায় প্রকাশিত বিবৃতিটি বিন লাদেনের চতুর্থ পুত্র ওমর বিন লাদেনের বলে উল্লেখ করা হয়েছে যিনি সর্বদাই পিতার মতাদর্শ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রেখেছেন । মঙ্গলবার এ বিবৃতি প্রকাশিত হয় । বিবৃতিতে ২ মে ' র হামলায় তাদের যেসব স্বজন বেঁচে আছেন তাদের মুক্তির দাবি করা হয় । একটি জিহাদি ওয়েবসাইটে আরেকটি বিবৃতিতে বলা হয় , সাগরে বিন লাদেনকে সমাহিত করায় তার পরিবারের মর্যাদাহানি ও অবমাননা করা হয়েছে ।
" লাখপতি স্বামীর কোটিপতি স্ত্রী " দৈনিক প্রথম আলোর আলপিন হতে সংকলিত - ১২ই মার্চ , ২০০৭
আপনি যেভাবে স্বপ্নের কবি হয়ে উঠছেন ! ! ! মনে হয় আপনার সাথে একা একটা বেনসন সিগারেট শেযার করে খাওয়ার ইচ্ছেটাই স্বপ্ন হয়েই থাকবে । আপনার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ইচ্ছে করছে , নব্বই দশকের মত আবার কবি হয়ে উঠি । যদিও বুঝি , কবি হওয়ার কোন যোগ্যতাই আমার নাই ।
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার বিরোধিদল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর হরতাল সত্ত্বেও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ( ডিএসই ) লেনদেন বেড়েছে । চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও ( সিএসই ) আগের কার্যদিবসের প্রায় সমপরিমাণ লেনদেন হয়েছে ।
চিনের সরকারি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে , সংস্কৃত ভাষাকে সে দেশে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য সা ডিংডিং - এর গাওয়া পপ গানগুলির ঢালাও প্রচার করে চলেছে চিনের কমিউনিস্ট সরকার । সরকারি উদ্যোগেই সাংহাইয়ে অনুষ্ঠিত ' ওয়ার্ল্ড এক্সপো ' র উদ্বোধন এবং সমাপ্তি অনুষ্ঠানে সা ডিংডিং ছিলেন অন্যতম প্রধান গায়িকা । সা - র গাওয়া সংস্কৃত পপ গানগুলি চিনের যুব সমাজে যথেষ্ট জনপ্রিয় বলে পশ্চিমি কাগজগুলি দাবি করেছে । সংস্কৃতে পপ গান কেন ? এক সাক্ষাৎকারে উত্তর চিনের ' ইনার মঙ্গোলিয়া ' র বাসিন্দা সা ডিংডিং বলেছেন , " আমি যেমন আধুনিককালের প্রযুক্তি - নির্ভর গানের ভক্ত , তেমনই শুধু চিনের নয় , বিশ্বের বিভিন্ন প্রাচীন সংস্কৃতির সঙ্গেও পরিচিত হতে ভীষণ আগ্রহী । সংস্কৃত ভাষা শিখে সেই ভাষায় আধুনিক পপ গান করার পেছনে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ । " মান্দারিন এবং তিব্বতি ভাষাতেও গান করেন সা ডিংডিং । গান গাওয়া ছাড়া তিনি সংস্কৃতে গান লেখেন এবং নিজেই সেই সব গানে সুর দেন ।
আমারগুলো পান নাই ? কন্ট্রাস্ট থিমের মত অন্য রঙের ?
বিল্ডিংয়ের বীমে দেখা দিয়েছে ফাটল । আতংক ছড়িয়ে পড়তে খুব বেশি সময় নেয় নি
ইন্টারনেট অনেক বড় ফিতনা - এটা আমরা যত তাড়াতাড়ি বুঝব তত ভাল । ঠিকই বলেছেন ! এইভাবে একদিন ফটো তোলা , রেডিও টিভিকেও ফিতনা বলাহত । এখনও কেউ কেউ বলেও থাকেন । অথচ বিজ্ঞানের অন্য সাইডের সব নব আবিষ্কারের সব ফল ভোগ করতে দ্বিধা করছেন না । আমি একবার আলজাজিরা টিভিতে আপনার প্রতিপাদ্য বিষয়ের উপর আলোচনা শুনেছি যে বিখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ বলে ছিলেন যে , ইন্টারনেট যেমন ইসলামের উপকারও করবে আবার ক্ষতিও করতে পারে । উনি কিন্তু আপনার মত একদম রিজেক্ট করে দেন নাই ।
( ৫ ) কোন নির্বাচিত পরিচালকের পদ সাময়িকভাবে শূন্য হইলে উপ - ধারা ( ২ ) এ উল্লিখিত পদ্ধতিতে নির্বাচিত ব্যক্তি দ্বারা উক্ত শূন্য পদ পূরণ করা হইবে এবং উক্তরূপে নির্বাচিত পরিচালক তাহার পূর্বসূরীর অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য পরিচালক পদে বহাল থাকিবেন ৷
প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনের চূড়ান্ত পর্বে সুন্দরবনকে ভোট দেওয়ায় উৎসাহ দিতে বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার গিলাতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে সম্প্রতি আলোচনা সভা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে । গিলাতলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও বাসতলী ইউনিয়ন পরিষদের ( ইউপি ) চেয়ারম্যান শেখ আবু সাঈদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সুন্দরবনকে ভোটদান ও উদ্বুদ্ধকরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক । এ সময় প্রধান অতিথি বলেন , সুন্দরবন দেশের গর্ব , আর এ গৌরবকে ধরে রাখতে হলে সুন্দরবনকে সপ্তাশ্চর্য হিসেবে নির্বাচন করতে হবে । এ জন্য সুন্দরবনকে ভোট প্রদানের জন্য তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান । বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মিহির কুমার দো বলেন , দেশের পর্যটনশিল্প বিকাশে সুন্দরবনের ভূমিকা অনন্য । তাই সুন্দরবনকে নিয়ে সরকারি ও বেসরকারিভাবে নানা প্রচারণা চলছে , যা সুন্দরবনকে সপ্তাশ্চর্য নির্বাচন তালিকায় এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে । অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন বাগেরহাট - ২ আসনের সাংসদ মীর শওকত আলী , বাগেরহাট - ৩ আসনের সাংসদ বেগম হাবিবুন নাহার , বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মো . আকরাম হোসেন , পুলিশ সুপার খোন্দকার রফিকুল ইসলামসহ মংলা ও রামপালের বিভিন্ন ইউপির চেয়ারম্যানরা । সন্ধ্যায় এক দৃষ্টিনন্দন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ক্লোজআপ ওয়ানসহ দেশের খ্যাতিমান সংগীত ও চলচ্চিত্র তারকা শিল্পীরা সংগীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন । সুন্দরবনকে ভোটদানে উদ্বুদ্ধকরণের এ অনুষ্ঠানে প্রায় ১০ সহস্রাধিক মানুষের ঢলে উৎসবমুখর হয়ে ওঠে রামপালের গিলাতলা স্কুল চত্বর ।
লেখক বলেছেন : আপনার এই নিক কি ইন্তেকাল ফর্মাইছে ?
' এ ( মূর্খ ) লোকেরা বলে , আমাদের এ পার্থিব দুনিয়া ছাড়া আর কোনো জীবনই নেই , আমরা ( এখানেই ) মরি বাঁচি , কালের আবর্তন ছাড়া অন্য কিছু আমাদের ধ্বংসও করেনা । ( মূলত ) এদের এ ব্যাপারে কোনোই জ্ঞান নেই , এরা শুধু আন্দায অনুমানের ভিত্তিতেই কথা বলে । ' { সূরা আল জাছিয়া , আয়াত ২৪ } ।
৪ . কুমিরের যৌন ক্রীড়ার ব্যাপারটা একটু বুঝিয়ে বলবেন ।
পোষ্ট করেছেন : ৭ টি মন্তব্য করেছেন : ৭১ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৭ মাস ০ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৩৯০ বার
ভক্তিবাদ নামক এক ভারতীয় মধুর ইজমের অতিসেবনে অগ্নিমান্দ্যে কষ্ট পাওয়া মানুষের পরম সাধের সম্বোধন গুরুদেব । আর যিনি এ সম্বোধন মেনে নেন , তিনি সত্যিই ভক্ত পোষেন । আর রবীন্দ্রনাথও ভক্তিবাদে জারিত হয়েছিলেন । এসব মিলেই গুরুদেবীয় রবীন্দ্রনাথ , রবীন্দ্রনাথের নানা কার্যকলাপে যেখানেই এর ছাপ পড়েছে সেখানেই তার সৃষ্টি নিকৃষ্টতম , সেটাই ' নানা রবীন্দ্রনাথের নিকৃষ্টতম মালা ' । বিশ্বকবি , কবিগুরু এসব অভিধা অতি ব্যবহারে জীর্ণ হতে পারে , বিরক্তিকর হতে পারে , কিন্তু অপ্রাসঙ্গিক কখনো নয় । গুরুদেব সম্বোধন কিন্তু একজন রবীন্দ্রনাথের জন্য লজ্জাজনক ও অপ্রাসঙ্গিক , তাই একে ঘৃণা করা ছাড়া কিছুই করার নেই আমার ।
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : সড়ক দুর্ঘটনায় আহত বিজিবি সদস্য সিপাহী আবুল বাসার ( ১৬ ) রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ( সিএমএইচ ) চিকিৎসারত অবস্থায় মারা গেছেন । আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মারা যান । সূত্র জানায় , সিপাহী আবুল বাসার পিলখানায় ২৪ নম্বর . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » হাসির বাক্স » তথ্য প্রযুক্তিতে নারী . . .
৩৭ ৷ এই আইন ও সংবিধির বিধান সাপেক্ষে , বিশ্ববিদ্যালয় বিধি দ্বারা নিম্নবর্ণিত সকল বা যে কোন বিষয় সম্পর্কে বিধান করা যাইবে , যথা : -
ঢাকা , ২৫ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : পুঁজিবাজারের বিকাশের স্বার্থে সরকার প্রয়োজনে নতুন করে মার্চেন্ট ব্যাংক প্রতিষ্ঠার অনুমতি প্রদান করবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত । আজ শনিবার জাতীয় সংসদ টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ কথা জানান । ফরিদা আখতারের এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান , বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণের লক্ষ্যে পুঁজিবাজারের ধারণক্ষমতা বিবেচনায় রেখে যথোপযুক্ত সময়ে মার্চেন্ট ব্যাংক স্থাপনের কার্যক্রম সমপ্রসারিত করা হবে । সরকারের অনুমোদনক্রমে বর্তমানে ৪৩টি মার্চেন্ট ব্যাংক তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে । আবদুল্লাহ - আল - কায়সারের এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান , পুঁজিবাজার কেলেঙ্কারির ঘটনায় খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে গঠিত তদন্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদনে সরকারের কাছে ২৫টি সুপারিশ করেছে । আর এসব সুপারিশ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে । মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামানিকের প্রশ্নের জবাবে আবুল মাল আবদুল মুহিত জানান , দেশে মুদ্রাস্ফীতির কারণে পণ্যের মূল্যস্ফীতি ঘটে থাকে । তবে দ্রব্যের সরবরাহ ঘাটতির কারণেও মূল্যস্ফীতি ঘটতে পারে । বর্তমানে দেশে কিছুটা মূল্যস্ফীতির চাপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে । পণ্যের মূল্যে যে বৃদ্ধি ঘটেছে তা মূলত বাইরের উৎসের প্রভাব । বিশ্ব বাজারে খাদ্য ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের উচ্চ মূল্যস্ফীতি আমদানির মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ বাজারে স্থানান্তরিত হয়ে পণ্যমূল্যের স্ফীতি ঘটায় । সারাহ বেগম কবরীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী সংসদকে জানান , পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাময়িক হিসাব অনুযায়ী চলতি অর্থবছরে দেশের জিডিপিতে তৈরি পোশাক শিল্প খাতের অবদানের পরিমাণ ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ । গত অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৪ দশমিক ৫৬ শতাংশ । এডভোকেট মো . মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী সংসদকে জানান , পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বিভিন্ন দাতাগোষ্ঠীর কাছ থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১৭ হাজার ১৯২ কোটি টাকার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে । এডভোকেট বেগম সালমা ইসলামের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান , বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের দিন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৫ হাজার ৩৪৯ দশমিক ১৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার । গত ১৫ জুন পর্যন্ত রির্জাভ হচ্ছে ১০ হাজার ৫৫৭ দশমিক ৯২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার । মো . আবুল খায়ের ভূঁইয়ার প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান , ১৯৭২ সাল থেকে গত বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ বিভিন্ন দাতাদেশ ও সংস্থার সাথে ৬৪ দশমিক ৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈদেশিক সাহায্যের অঙ্গীকার করেছে । এরমধ্যে ৩৮ দশমিক ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ এবং ২৫ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান । এর বিপরীতে ঋণ বাবদ ৩০ দশমিক ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং অনুদান বাবদ ২২ দশমিক ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ডিসবার্সমেন্ট হয়েছে । একই সময়ে ওই ঋণের বিপরীতে সুদ হিসেবে পরিশোধ করা হয়েছে ৪ দশমিক ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার । বজলুল হক হারুনের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান , গত ৩১ মার্চ পর্যন্ত সরকারি মালিকানাধীন চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৩১২টি শাখা লোকসান দিয়েছে । এরমধ্যে সোনালী ৯৬ , জনতা ৯২ , অগ্রণী ৬০ এবং রূপালী ব্যাংক ৬৪টি । বেনজীর আহমদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান , শিগগিরই বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি সম্বলিত সকল মূল্যমানের নতুন নোট বাজারে ছাড়া হবে । এতে করে পুরনো ছেঁড়া - ফাঁটা নোট প্রত্যাহার আরো ত্বরান্বিত হবে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এসকে / এইচএফ / এসএস / সস / ১৬ . ১২ঘ . )
আমিও আশা করি কিন্তু পারি না সময়ের অভাবে তবে এখন থেকে খুব চেষ্টা করবো ।
যদি এই লেখাটি বা এই সিরিজটি যে কেউ যে কোনো যায়গায় প্রকাশ করতে চান , তবে নির্দ্বিধায় তা করতে পারেন । আমার কোনো আপত্তি নেই । তবে ব্যাবসায়ীক সাফল্য বা অর্থ মূল্যে নয় । এটি মাথায় রাখলেই চলবে ।
আসুন না ! আপনিও তো হতে পারেন একজন গর্বিত ফ্রি সফ্টওয়ার সরবরাহকারী ! আপনিও তো আপনার ' ' বিজয় ' ' কে করে দিতে পারেন সকলের জন্য উন্মুক্ত ! কেড়ে নিতে পারেন অনেকের শ্রদ্ধা ।
Hamid সাহেব , ইনিয়ে বিনিয়ে আপনি যা বললেন তা জয় চোরা আর তার মা খুনী হাসিনার পক্ষেই গেল । এবার দয়া করে বলেন তো দেখি নোবেল পুরস্কার যদি এতই খারাপ জিনিস হবে তাহলে হাসিনাপ্পা ওই পুরস্কার পাবার জন্য জনগনের এতটাকা খরচ করেছিলেন কেন ? আর ক্ষুদ্র ঋণ যদি এত খারাপ হবে তাহলে সারা বিশ্বে এটা এত সমাদৃত কেন ? এমনকি বাংলাদেশে অন্যান্য ক্ষুদ্রঋণ ব্যবসায়ীদের বাদ দিয়ে ইউনুস সাহেবের পেছনে কেন আপনারা লেগেছেন ?
শুদ্ধ ' র সাথে আমারো মনে হল এটাকে বোধ হয় দ্বিতীয় পর্বে টেনে নিয়ে যাওয় যাবে … সেরকম ইচ্ছা আছে নাকি ?
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সিলেট অফিস ইনর্চাজ অশিক বিল্ল ¬ াহ বলেন , বিনিয়োগকারীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সুরমা সিকিউরিটিজের লেনদেন বন্ধ রয়েছে । বর্তমানে তদন্ত চলছে । তিনি আরো বলেন বিনিয়োগকারীরা ইচ্ছা করলে লিংক করে শেয়ার নিতে পারবেন ।
রাশিয়া ও ভারত আধুনিক লেখকদের বইয়ের অনুবাদ নিয়ে কাজ সক্রিয় করতে চায় , যাতে পাঠকদের দু দেশের আধুনিক সাহিত্যের সাথে পরিচিত করা যায় . এ সম্বন্ধে বৃহস্পতিবার নয়া - দিল্লিতে বলেছেন সংস্কৃতি সংক্রান্ত রাশিয়ার উপমন্ত্রী আন্দ্রেই বুসীগিন , বাণিজ্যিক - অর্থনৈতিক , বৈজ্ঞানিক - প্রযুক্তিগত এবং সাংস্কৃতিক সহযোগিতা সংক্রান্ত রুশ - ভারত আন্তঃসরকারী কমিশনের বৈঠকের লবিতে . বুসীগিন বলেন , " ভারতীয় পক্ষ আমাদের প্রস্তাব দিচ্ছে বইয়ের বিনিময় প্রসার করার . আমরা মনে করি যে , রাশিয়ার লেখকদের বই হিন্দি এবং ভারতের অন্যান্য ভাষায় অনুবাদ নিয়ে কাজ করা উচিত , আর তাছাড়া ভারতীয় লেখকদের বই রুশ ভাষায় অনুবাদ নিয়ে " . তিনি উল্লেখ করেন যে , পক্ষদ্বয় এ প্রকল্প বিকাশের জন্য ইন্টারনেট সক্রিয়ভাবে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছে এবং এর সাথে জড়িত সমস্ত জটিলতা অতিক্রম করতে প্রস্তুত , সেই সঙ্গে কপিরাইটের ব্যাপারেও . তিনি বলেন , " আমরা মনে করি যে , এ প্রকল্পটি দু দেশের সাংস্কৃতিক সম্পর্ক বিকাশের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে . আর আমাদের ভারতীয় বন্ধুরা জোর দিয়ে বলেন যে , আমাদের মাঝে অসমাধিতব্য কোনো সমস্যা নেই , এবং আমরা সমস্ত বিধানিক সমস্যা মীমাংসা করতে পারব " . বুসীগিন উল্লেখ করেন যে , সাংস্কৃতিক সম্পর্কের অন্যান্য প্রকল্পের মধ্যে আছে - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫০তম জন্মবার্ষিকী পালন , যা রাশিয়াতেও পালিত হবে . তিনি বলেন যে , রাশিয়া ও ভারত সাংস্কৃতিক সম্পর্কের ভৌগলিক এলাকা প্রসার করতে চায় . এবং তা পৌর বিভাগ পর্যন্ত বিকাশ করতে চায় . সবশেষে বুসীগিন বলেন , " তাছাড়া আমরা চলচ্চিত্র নির্মাণ ও তা প্রদর্শন এবং দু দেশের উত্সবে অংশগ্রহণের মতো পরম্পরাগত সম্পর্কের বিকাশ করে যেতেও প্রস্তুত " .
দেশের বড় বড় অর্থনীতিবিদ যারা ইউনুস সাহেবের কর্মপদ্ধতিতে খুত পেয়েছেন , তারা অবিলম্বে তাদের সুচিন্তিত সমাধান দিয়ে একটি ' প্রস্তাবনা ' বা এ জাতীয় একটা কিছু একটা Dr . Yunusকে পাঠিয়ে দিন । গ্রামীন যেন বিজ্ঞ জনদের পরামর্শ মহত চিত্তে গ্রহণ করে , এগুলো শুধরে আরো মানবিকতা সম্বৃধ্হ কর্মসূচি প্রবর্তন করে ।
নীরব দর্শক বলেছেন : ( ছাত্রলীগ + ছাত্রদল ) ^ ২ করলেও ওদের সমান হবে না ।
চোখ ভরে যে দেখতে চাও রঞ্জন রশ্মিটা চেনো তো ? বুক ভরে যে শ্বাস নিতে চাও জানো তো অক্সিজেনের পরিমাণটা কত ? এত যে কাছে আসতে চাও কতটুকু সংযম আছে তোমার ? এত যে ভালোবাসতে চাও তার কতটুকু উত্তাপ সইতে পারবে তুমি ?
অবশেষে বাংলাদেশ আওয়ামিলীগকে হারমানতে হলো রগকাটা শিবিরের কাছে । তাদের পরিকল্পনার কাছে হারমানতে বাধ্য হলেন শেখহাসিনা নিজেও । এক সময়ের শিবির কর্মী হলো বর্তমান সময়ের ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা । বাহ ! কি - মজা . . কি - মজা ।
দীর্ঘ ভূমিকার পর জুকারবাগ নতুন যুক্ত হওয়া ফিচারটির নাম ঘোষণা করে বলেন , " এখন থেকে ফেসবুকের ৭৫০ মিলিয়ন ব্যবহারকারি আরো নিবিড়ভাবে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারবেন । ভিডিও চ্যাটিং সুবিধার মাধ্যমে এখন থেকে তারা একে অপরকে আরো ঘনিষ্ঠভাবে পেতে পারবেন । "
অনুসন্ধানে জানা গেছে , বিএম কলেজে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির মূলে রয়েছে মেয়র শওকত হোসেন হিরনপন্থী উগ্র ছাত্রলীগ ক্যাডার মঈন তুষার ও নাহিদ সেরনিয়াবাতের অতিউৎসাহ ও ক্ষমতার লিপ্সা । ছাত্রলীগ , ছাত্রমৈত্রীসহ বেশকিছু ছাত্র সংগঠন বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ ' বাকসু ' নির্বাচনের দাবীতে কিছুদিন ধরে কর্মসূচি পালন করে আসছিল । প্রথমদিকে কর্মসূচি মানববন্ধন এবং স্মারকলিপি পেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও ছাত্রলীগ ক্যাডারদের অতিউৎসাহ ও ক্ষমতার লিপ্সায় এই কর্মসূচি এখন সহিংসতায় রুপ নিচ্ছে । প্রায়ই ঘটছে শিক্ষক লাঞ্চিত ও অধ্যক্ষের কক্ষ ভাংচুরের মত ন্যাক্কারজনক ঘটনা । এরই মধ্যে ' বাকসু ' নির্বাচনের দাবীতে একাট্টা ছাত্রলীগের মাঝেও দেখা দিয়েছে বিভক্তি । শিক্ষক লাঞ্চিত ও অধ্যক্ষের কক্ষ ভাংচুরের ঘটনা নিবৃত্ত করতে যেয়ে নিজ দলের ক্যাডার মঈন তুষার ও নাহিদ সেরনিয়াবাতের হাতে প্রহৃত হয়েছেন কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক রফিক সেরনিয়াবাত ।
ভোট পাওয়ার জন্য কবিতা লিখিনা - - - - আপনারা যাকে খুশি ভোট করেন
আমার স্কুল গোয়িং মেয়ে আমাকে কমেন্টস লিখতে দেখে বলেই বসল , মাম্মি এ্যাত্তো কমেন্ট লিখো . . নিজে কিছু লিখ না ! আসলে কি লিখব কিংবা কি বিষয়ে লিখব সেটাই তো বুঝতে পারছি না ।
আল বেরুনী মোট আঠারটি বিভিন্ন মূল্যবান পাথর ও ধাতুর আপেক্ষিক গুরুত্ব নির্ণয় করেছিলেন । আর এই মানগুলো ছিল নির্ভুল । তিনি বিভিন্ন দেশ থেকে খনিজ সংগ্রহ করে তাদের বাহ্যিক ধর্ম , বাণিজ্যিক মূল্য ও ব্যবহারিক সম্ভাবনা যাচাই করেন । পৃথিবীর আকার নিয়েও তিনি ভেবেছিলেন । প্রসবণের উৎপত্তি , নদী - নালা - খালের জলপ্রবাহ এসব বিষয়ে তিনি ব্যাখ্যামূলক কথা লিখেছেন ।
অজিত বলেছেন : নিহতের আত্মার মাগফেরাত কানমা করছি । বিদিআর এর যে জওয়ানরা হত্যাকান্ড বা লুটপাটের সাথে জড়িত নয় তারা সত্যিই অভাগা । খিছু খারাপ মানুষের দায় সবাইকে ভোগ করতে হয় । েটাই বাস্তবতা ।
হাজীগঞ্জ পৌরসভায় মেয়র পদে রয়েছেন ৩ জন প্রার্থী । এরা হলেন অব্দুল মান্নান খান বাচ্চু ( চারদলীয় জোট ) , গাজী মাঈনুদ্দিন ( মহাজোট মনোনীত ) , সালেহ আহমেদ তরুন ( আ ' লীগ বিদ্রোহী ) । কাউন্সিলর পদে মোট ৬৪ জন । এর মধ্যে সাধারণ কাউন্সিলর ৫৪ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন । হাজীগঞ্জ জোটের একক প্রার্থী হওয়ায় এগিয়ে রয়েছে তারা । অপরদিকে মহাজোটের এক বিদ্রোহী প্রার্থী থাকলেও ভোটের হিসাবে পাল্টে দিতে পারে মহাজোট এমনটাই মনে করেন সাধারণ ভোটাররা । হাজীগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রগুলিতে ব্যাপক সহিংসতা ও বোমাবাজির আশঙ্কা করছেন বিএনপি প্রার্থী আবদুল মান্নান খান । কেন্দ্রগুলোতে সেনাবাহিনী মোতায়নের জন্য ১৬ জানুয়ারি তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবরে লিখিত আবেদন করেছেন । এ আবেদনের অনুলিপি হাজীগঞ্জ - শাহ্রাস্তি আসনের সংসদ সদস্য , জেলা প্রশাসক , জেলা পুলিশ সুপার , সহকারী পুলিশ সুপার ( হাজীগঞ্জ সার্কেল ) , উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার এবং অফিসার ইনচার্জ হাজীগঞ্জ থানায় পাঠানো হয়েছে । এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার নাসির - উদ - দৌলা বলেন , বিএনপি প্রার্থীর লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভোট কেন্দ্রগুলোতে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য হাজীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অনুলিপি দেওয়া হয়েছে । নাসির - উদ - দৌলা আরো বলেন , সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্য আমরা যে কোনো ব্যবস্থা নিতে প্রস্তুত । হাজীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান জানান , হাজীগঞ্জ পৌরসভার ১২টি কেন্দ্রের মধ্যে ১১টি কেন্দ্রেই ঝুঁকিপূর্ণ । আমরা বিশেষ কোন কেন্দ্রের কথা চিন্তা না করে সবগুলো কেন্দ্রের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি ।
কালাপাহাড় বলেছেন : ব্লগাররা গালি না দিয়ে রিপোর্ট করলেই হয় । সহমত
স্টিফলার বলেছেন : সেইরকম হৈছে । এগিয়ে যাক আমার বর্ণমালা ।
এবার আল্লাহ্র কালাম ও দুনিয়ার বাস্তবতার দিকে লক্ষ করে দেখুন । যারা রাস্তায় মসকারী , ঠাট্টা - বিদ্রূপ , ছিনতাই ও ব্যাভিচারের সম্মুখীন হয় , তারা একমাত্র রূপ - সৌন্দর্যের প্রদর্শনকারীণীরাই । তাদের বেহায়পনা ও উচ্ছৃংখলাতাই এ জন্য দায়ী ।
সুতরাং উত্তরাধিকারে যদি নারীকে পুরুষের সমান অংশ প্রদানের সুযোগ রাখা হয় তাহলে এটি হবে সুস্পষ্ট কুরআন বিরোধী । তাছাড়া নারীনীতির ভূমিকা ২য় লাইন ৪ , ৪ . ১ , ১৬ . ১ , ১৬ . ৮ , ১৬ . ১২ , ১৭ . ১ , ১৭ . ৪ , ২৩ . ৫ ধারাসমূহ যেভাবে বর্ণিত হয়েছে তাতে যেকোন ব্যক্তি দ্বারা উত্তরাধিকারে নারী পুরুষের সমান পাবে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারবে । সিডও বাস্তবায়নের অঙ্গীকারে আবদ্ধ সরকার পরে সেই ধারাগুলোকে পুঁজি করে উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রেও সমতার ব্যাখ্যা করবেন না এর নিশ্চয়তা কে দিবে ? সরকারের সামনে সোজা পথ খোলা আছে নারীনীতি স্থগিত করে সংশোধনের ব্যবস্থা করা । না হয় এ দেশের ছাত্র , জনতা ও তৌহিদি জনগণ এর জবাব ভালভাবে দিতে চান । বিবৃতি প্রদানকারী আলেমগণ হলেন , চট্টগ্রাম হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক , বেফাকের সভাপতি আল্লামা শাহ আহমেদ শফি , বেফাকের সহ - সভাপতি আল্লামা আশরাফ আলী , আল্লামা আনোয়ার নূর হোসেন কাসেমী , মাওলানা মোস্তফা আজাদ , বেফাকের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল জববার , সহকারী মহাসচিব মাওলানা আব্দুল ফাতাহ মোঃ ইয়াহিয়া , ফরিদাবাদ মাদরাসার প্রিন্সিপাল , মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস , খিলগাঁও মাখজানুল উলুম মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা নূরুল ইসলাম প্রমুখ ।
ঢাকা , ১৮ জুন : যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিন ( আইবিএম ) করপোরেশন ১৬ জুন ১০০ বছর পূর্ণ করেছে । বাজারে ১৯ হাজার ৭০০ কোটি ডলার পুঁজি বিনিয়োগকারী এ প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের তালিকার ১৪তম স্থানে রয়েছে । ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক টমাস মিসা বলেন , " প্রযুক্তির উন্নয়নের ক্ষেত্রে আইবিএমের ভূমিকা অসাধারণ । পারসোনাল কম্পিউটারের পাশাপাশি বিশ্ববাসীকে অনেক নতুন নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি । " ১৯১১ সালে তিনটি প্রতিষ্ঠান এক হয়ে আইবিএমের জন্ম হয় । প্রতিষ্ঠান তিনটি হচ্ছে টেব্যুলেটিং মেশিন কোম্পানি , ইন্টারন্যাশনাল টাইম রেকর্ডিং কোম্পানি ও কম্পিউটিং দেড কোম্পানি অব আমেরিকা । প্রতিষ্ঠানটির নাম দেওয়া হয় কম্পিউটিং - টেব্যুলেটিং - রেকর্ডিং কোম্পানি । তখন এর প্রেসিডেন্ট ছিলেন টমাস ওয়াটসন সিনিয়র । ১৯২৪ সালে নাম বদলে প্রতিষ্ঠানের নাম দেওয়া হয় ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিন ( আইবিএম ) । পারসোনাল কম্পিউটারের পাশাপাশি সুপার কম্পিউটারও তৈরি করেছে আইবিএম । ডিপ ব্লু নামে আইবিএমের দাবাড়ু সুপার কম্পিউটার ১৯৯৭ সালের মে মাসে বিশ্বখ্যাত দাবাড়ু গ্যারি ক্যাসপারভকে হারিয়ে দেয় । এ পর্যন্ত আইবিএমের পাঁচজন কর্মী পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পান । বার্তা২৪ ডটনেট / এআর
বছরজুড়ে ' গল্প কবিতা ' য় যে সব লেখা প্রকাশিত হবে সেগুলোর মধ্য থেকে নির্বাচিত লেখাগুলো নিয়ে আগামী একুশে বই মেলায় ( ২০১২ ) অন্যপ্রকাশ থেকে প্রকাশীত হবে গল্প - কবিতা ' র সংকলন ।
হাঁচি দিয়ে ফেলে কেউ , একই তো ঠিকানা আমি
আজকালকার টিন এজাররা যা চটপটে ! আমার পরিচিত এক ছোট ভাইয়ের প্রেমে পড়ার খবর শুনে প্রেমের পরিনতি সমন্ধে তাকে সাবধান করতে গেলাম ( দ্বায়িত্ব ভেবে আর কি ! ) তাকে বললাম , প্রেমে পড়েছ , ভালো ; তবে সাবধান । প্রেম কিন্তু সিগারেটের মত - আগুনে শুরু , ছাইয়ে শেষ ; মাঝখানের অংশটুকু শুধু ধেঁায়ায় ভর্তি । ছোট ভাই চট করে জবাব দিল , অসুবিধা নেই , আমি চেইন স্মোকার !
বিশ্বমন্দা মোকাবেলায় সরকার বাজেটে পাঁচ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছিল । পরে আরও এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের কথা আমরা শুনেছি , যদিও আমরা নিশ্চিত নই কত টাকা আসলে বিতরণ করা হয়েছে । তবে বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অত্যন্ত শিথিল এবং আমাদের শিল্প ও বাণিজ্য খাতের ওপর এর বড় কোনো প্রভাব পড়েছে বলে মনে হয় না । যদিও বিদেশে কর্মরত কিছু শ্রমজীবীকে দেশে ফিরে আসতে হয়েছে ; কিংবা সেখানে বেকার অবস্থায় তারা অবস্থান করছে । মুক্তবাজার অর্থনীতির ক্ষেত্রে মালিকরাই যেখানে লাভ - লোকসানের মালিক , সেখানে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া জরুরি সহায়তা প্রদানের যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া যায় না । আমাদের ধারণা , এ ধরনের সহায়তা ছিল আমাদের ব্যবসায়ীদের জন্য বড় আকারের ' সেফটি নেট ' । দুর্ভাগ্যবশত আমাদের দেশের দরিদ্র মানুষের এবং বিদেশে চাকরি হারানো শ্রমিকদের জন্য কোনো ' লবি ' বা তাদের পক্ষে কথা বলার কেউ নেই , তাই তারা এ ধরনের বিশেষ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন ।
( জিটিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম / মোহাঃ মিনারুল ইসলাম ) মেহেরপুরের গাংনী পৌর সভার ২০১১ - ২০১২ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষনা করা হয়েছে ৷ বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌর হলরুমে ৩০ কোটি ৪২ ল ৪৩ হাজার ৫২৮ টাকার এ বাজেট ঘোষনা করা হয় ৷ পৌর মেয়র আহমেদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাজেট সভায় উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর সামসুদ্দীন , পৌর উপসহকারী প্রকৌশলী হুমায়ন কবির , প্রধান সহকারী আসলাম আলী , পৌর কর্মচারী ফেডারেশন সভাপতি জামিরুল ইসলাম টিক্কা ও সাধারণ সম্পাদক ইনামূল হক প্রমূখ ৷ বাজেট পাঠ করেন পৌর হিসাব রক জুলফিকার আলী ৷ পৌর মেয়র আহমেদ আলী তার বক্তৃতায় বলেন , গাংনী পৌর সভাকে একটি পরিকল্পিত নগরায়ন করা হবে ৷ তাছাড়া বাস ট্রাক , র্টামিনাল , রাস্তা , দালান ও পৌর সভার দালান উন্নয়ন করা হবে ৷ তাছাড়া গংনী পৌর সভার উন্নয়নে সকলের সহযোগীতা তিনি কামনা করেন ৷ জিটিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম / 2386
লেখক বলেছেন : কসমেটিকসের দাম কম ছিল মনে হয় ।
একুশে বইমেলা শেষ হলো । শেষ হলো বিএসবি - ক্যামব্রিয়ান বইমেলা প্রতিদিনের । বিদায়ের মূহূর্তে অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে সর্বপ্রথমেই যেটা বলব যে - বইমেলা প্রতিদিন - এর সম্পাদক আনিসউর রহমান আনিস ভাই যে দূরুহ কাজটি করেছেন তা অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে , কারণ মাত্র কয়েকজন হাতে গোনা কর্মী নিয়ে দৈনিক বইমেলা প্রতিদিনের মত প্রতিদিন একটি পত্রিকা বের করার দু : সাহস অকল্পনীয় । এটা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র তাঁর দূরদর্শিতার জন্য । তাঁর সবদিকের খেয়াল রাখা , রিপোর্টিং , ছবি সংগ্রহ , সাাৎকার গ্রহণ ইত্যাদি আউটডোরের কাজগুলো , আবার ইনডোরে গেটআপ , মেকআপ এগুলোর তদারকি করা একজনের প েকিভাবে সম্ভব হয়েছে তা আমার জ্ঞানের বাইরে । সার্বিকভাবে টিম ওয়ার্কটার তিনি ম্যানেজ করেছেন , আসলেই অবিস্মরণীয় । আর আমার কাছের সহকর্মীরা , হাসিমুখের সাইদুল , ফারুক , ডাল্টন ভাই , দাদু , হাতেম ভাই এদের কথা তো বলতে গেলে অতিরঞ্জিত হবে । মাঠে যারা কাজ করেছেন তাদের সহযোগিতাও ছিল চমৎকার । কারণ যারা এই ধরনের পেশায় জড়িত একমাত্র তারাই বুঝবেন কান্তিহীন পরিশ্রমের ফসল বিএসবি - ক্যামব্রিয়ান বইমেলা প্রতিদিন । আবার সামনের বছরে এমন একটা মেলায় হয়তো আবার দেখা হবে সবার সাথে । সবার জন্য শুভ কামনা ।
একটা কথা বলে রাখি : আমি কোন দলের সাপোর্ট হিসেবে এই খবরটা শেয়ার করিনি । ভাষ্কর ১৬০ এর রিপোর্টটা ছিলো একপেশে - একতরফা একটা রিপোর্ট - একপক্ষের অনুকুলের রিপোর্ট । টপিকের ভারসাম্য আনার উদ্দেশ্যই ভাষ্করের রিপোর্টের বিপরীত রিপোর্ট ও যে আছে , সেটা উল্ল্যেখ করেছি ।
ঠাকুরগাও , ২২ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার অবশিষ্ট ৯টি ইউনিয়নের ৫টিতে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী , ১টিতে স্বতন্ত্র , ১টিতে আ ' লীগ সমর্থিত প্রার্থী ও অপর ২টিতে বিদ্রোহী প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন । গতকাল বুধবার রাতে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয় । জানা গেছে , নারগুন ইউনিয়নে মো . পয়গাম আলী ( বিএনপি সমর্থিত ) , বালিয়া ইউনিয়নে আফাজউদ্দীন ভূইয়া ( বিএনপি সমর্থিত ) , আউলিয়াপুর ইউনিয়নে জাফরুলাহ ( বিএনপি সমর্থিত ) , দেবিপুর ইউনিয়নে সুলতান আহম্মেদ ( বিএনপি সমর্থিত ) , জগন্নাথপুর ইউনিয়নে মোস্তাফিজুর রহমান ( বিএনপি সমর্থিত ) , বেগুনবাড়ী ইউনিয়নে বনি আমিন ( আ ' লীগ সমর্থিত ) , সুখান পুখুরী ইউনিয়নে ফয়জুল হক প্রধান পলাশ ( আ ' লীগ বিদ্রোহী ) , গড়েয়া ইউনিয়নে সঞ্জয় চৌধুরী ( আ ' লীগ বিদ্রোহী ) , সালন্দর ইউনিয়নে ফজলে এলাহী চৌধরী মুকুট ( স্বতন্ত্র ) বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এমআর / ১৯ . ০৪ ঘ . )
প্রয়োজনীয় সংখ্যক ব্রোকারেজ হাউজ লেনদেনে অংশ নেয়ায় আধাবেলা হরতালের মধ্যে নির্ধারিত সময়েই শুরু হয় লেনদেন ।
শিক্ষাগত যোগ্যতার ভুয়া সনদ জমা দিয়ে চাকরি নেওয়ায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ জন কর্মকর্তা - কর্মচারীকে বরখাস্ত করা হয়েছে । এ ছাড়া আরও ২৭ জন কর্মকর্তা - কর্মচারীর বিরুদ্ধে জন্মতারিখ পরিবর্তন , অভিজ্ঞতার ভুয়া সনদ দেওয়া এবং মিথ্যা তথ্য দিয়ে চাকরিতে যোগ দেওয়াসহ বিভিন্ন অসংগতি পাওয়া গেছে । এঁদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না , তা জানাতে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন । প্রায় দেড় বছর ধরে কর্মকর্তা - কর্মচারীদের সনদ পর্যালোচনা করে এঁদের জাল সনদ চিহ্নিত করা হয় । বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ - রেজিস্ট্রার আবু হানিফকে আহ্বায়ক করে গঠিত পাঁচ কর্মকর্তার কমিটি প্রত্যেকের ব্যক্তিগত ফাইলের সনদ সংশ্লিষ্ট বোর্ড - বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে যাচাই করে । এই কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ - উপাচার্য তোফায়েল আহমেদ । বরখাস্ত হওয়া ১০ জন কর্মকর্তা - কর্মচারী হলেন , বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরিচালক মাহবুব হাসান , শাখা কর্মকর্তা আনিসুর রহমান ও নিলুফা আক্তার , উচ্চমান সহকারী মোহা . উবায়দুল্লাহ , রিয়াজুর রহমান ও ফারজানা চৌধুরী , অফিস সহকারী সাজ্জাদ ও তাসলিমা , নিম্নমান সহকারী হাসানুজ্জামান . . . বিস্তারীত এবং নাম না জানা আরেকজন । তাঁরা বিভিন্ন পরীক্ষার যেসব সনদ বিশ্ববিদ্যালয়ে জমা দিয়েছেন , সেগুলো ভুয়া প্রমাণিত হয়েছে । বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু থেকে বিভিন্ন সময়ে জাল সনদ দিয়ে চাকরি নেওয়ার পর তাঁদের অনেকে পদোন্নতিও পেয়েছেন । গত সোমবার তাঁদের কেন স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা হবে না , তা ১০ কার্যদিবসের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছে । একই সঙ্গে চাকরি নেওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেতন - ভাতা বাবদ যে টাকা নিয়েছেন , তা কেন ফেরত নেওয়া হবে না , তা জানতে চাওয়া হয়েছে । জানা যায় , ইতিমধ্যে কয়েকজন কর্মকর্তা - কর্মচারী বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা বন্ধ করে দিয়েছেন । কেউবা চাকরি থেকে পদত্যাগের আবেদন করেছেন । কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এসব আবেদন গ্রহণ করেনি । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ দিয়ে চাকরি নেওয়া শাখা কর্মকর্তা আনিসুর রহমান গত ছয় - সাত মাস বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন না । তাঁর সনদ যাচাই করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানোর পর থেকেই অননুমোদিত ছুটিতে আছেন । সহকারী পরিচালক মাহবুব হাসান চাকরি ছাড়ার আবেদন করে পারিবারিক কারণ দেখিয়ে আবার তা প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন । শাখা কর্মকর্তা নিলুফা আক্তার পদত্যাগপত্র দিলেও তা গ্রহণ করেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ । তদন্ত শুরুর পর ছুটি ছাড়াই বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা বন্ধ করেছেন উচ্চমান সহকারী রিয়াজুর রহমান ও ফারজানা চৌধুরী ।
এতদিন আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার ঘোষনা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষনকে ইস্টাব্লিশ করার চেষ্টা করে আসতেছিল কিন্তু ইদানিং শুরু হয়েছে উনি ২৫ শে মার্চের রাতেই বেতারে নাকি এই ঘোষনা দিয়ে গেছেন সেটা ইস্টাব্লিশ করতে । আমার প্রশ্ন , পুরা স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বিখ্যাত রেডিও অনুষ্ঠান ' চরমপত্রে ' জিয়ার ঘোষনা শোনানো হত কেন ? প্রথম আলোতে মিজানুর রহমান খান বিভিন্ন জায়গা থেকে জোড়াতালি দিয়ে ( edit ) এই জিনিসটাই প্রমান করার চেষ্টা করেছে । কারো সাথে যদি খান সাহেবের ব্যক্তিগত পরিচয় থাকে তাকে দাসত্বের নিচের এই ব্লগটা দিয়ে মন্তব্য জানার চেষ্টা করবেন দয়া করে এবং একই সাথে আমি যে প্রশ্ন করেছি সেটার উত্তরও জানার চেষ্টা করবেন । আরো বিস্তারিত জানার জন্য দয়া করে এখানে পড়ুন http : / / www . somewhereinblog . net / blog / Sam … 7 / 29188517
" ফুকুসিমা " পারমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্রে দূর্ঘটনার পর থেকে এই প্রথম মস্কোতে আয়োজিত " অ্যাটমএক্সপো " সম্মেলনে বিশ্বের প্রথম সারির পারমানবিক শক্তি উত্পাদকেরা বিশ্বের পারমানবিক বিদ্যুত শক্তি উত্পাদনের উন্নয়নের বিষয়ে সহমতে পৌঁছে এক গুচ্ছ পরামর্শ তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন . →
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের শুধু আন্তর্জাতিক শব্দটি ছাড়া এতে বিশ্বমানের কিছুই নেই । কোন অভিযোগ ছাড়া ১০ মাস ধরে কোন নাগরিককে আটকে রাখা দেশের সংবিধানসহ দেশীয় আইন এবং আন্তর্জাতিক আইন কোনটিই অনুমোদন করে না । এটা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন । রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিক ও পরীক্ষিত সৎ [ . . . ]
ক্যালিফোর্নিয়ার সিলিকন ভ্যালি থেকে সান্তা মনিকা পর্যন্ত দীর্ঘ এই পথ পাড়ি দেওয়ার সময় গাড়িগুলোতে যদিও মানুষ ছিল , তবে তা শুধুই সতর্কতার জন্য । একজন মানুষ বসে ছিলেন ড্রাইভিং সিটে যাতে করে মুহূর্তের মধ্যে গাড়িটিকে নিজের আয়ত্তে নিয়ে আসতে পারেন । আর অপরজন ছিলেন প্যাসেঞ্জার সিটে যিনি সফটওয়্যারের কার্যকলাপ পরীক্ষা করছিলেন । তবে গাড়ি নিয়ন্ত্রণের জন্য তাদের কিছুই করতে হয়নি ।
ধর্ষণ পছন্দ ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৩৩ . ৫১ ) গণধর্ষণও পছন্দ ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ২৪ . ১৩ ) যৌনদাসী রাখতে চান ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৪ . ৩ , ৪ . ২৪ , ৫ . ৮৯ , ২৩ . ৫ , ৩৩ . ৫০ , ৫৮ . ৩ , ৭০ . ৩০ ) পালিতপুত্রের তরুণী স্ত্রীকে বিয়ে করতে চান ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৩৩ . ৩৭ ) শিশুকামে আসক্তি বা বাসনা পোষণ করেন ? ইসলামের পথে আসুন । ( বুখারি ৭ . ৬২ . ৮৮ ) শিশুবিবাহের সমর্থক ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৬৫ . ৪ ) চিন্তা করতে আলস্য ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ২ . ১ ) শিরোচ্ছেদ দেখে মন চাঙা হয় ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৪৭ . ৪ , ৮ . ১২ ) চুরি - ডাকাতি - লুটতরাজের সপক্ষে ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৮ . ১ , ৮ . ৫ , তফসির পড়ুন ) ব্ল্যাকমেইলিং চর্চার অনুসারী ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৯ . ২৯ ) মিথ্যাচারে অভ্যস্ত ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৩ . ২৮ , ১৬ . ১০৬ ) চার বিয়ের স্বপ্নে মশগুল ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৪ . ৩ ) স্ত্রীপ্রহারের জন্য হাত নিশপিশ করে ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৪ . ৩৪ ) একেবারেই কারণহীনভাবে কুকর হত্যা করতে চান ? ইসলামের পথে আসুন । ( বুখারি ৪ . ৫৪ . ৫৪০ ) ইসলামত্যাগী ব্যক্তিদের কতল করতে আগ্রহী ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ২ . ২১৭ , ৪ . ৮৯ ) অমুসলিম হত্যা করে বেহেশতবাসী হতে চান ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৯ . ১১১ - বড়োই কৌতূহলোদ্দীপক সংখ্যা ) শয়তানের সাথে কথা বলতে চান ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ১৭ . ৭৩ - ৭৫ , ২২ . ৫২ - ৫৩ , ৫৩ . ১৯ - ২৬ ) আত্মীয়দের দোজখবাসের অভিশাপ দিতে মন চায় ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ১১১ ) অমুসলিমদের ঘৃণ্য সৃষ্টি বলে ডাকতে চান ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৯৮ . ৬ ) অমুসলিমদের শুয়োর ও বাঁদর বলে গালি দিতে উৎসাহী ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ২ . ৬৫ , ২ . ৬৭ , ৫ . ৬০ ) স্রেফ আপমান করেছে বলে কাউকে খুন করতে চান ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৩৩ . ৫৭ - ৬১ ) সন্ত্রাসবাদের সমর্থক ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৮ . ১২ , ৮ . ৫৯ - ৬১ ) ভালোবাসা বাতিল করে বর্বরতা প্রতিষ্ঠার পক্ষে ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ২ . ১০৬ ) অন্য সব ধর্মকে ঘৃণা করতে চান ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৩ . ৮৫ ) অমুসলিমদের ঘৃণা করে ছওয়াব আদায় করতে চান ? ইসলামের পথে আসুন । ( কোরান ৫ . ৫১ ) কোরানের প্রাসঙ্গিক উক্তিগুলো এখান থেকে অনায়াসে ঝালিয়ে নেয়া যাবে । ( ভাইসব ! আরও পয়েন্ট আপনাদের মাথায় থাকলে এই পাপিষ্ঠকে জানিয়ে অশেষ নেকি হাসিল করুন । )
বাঙলাদেশে সমাজতান্ত্রিক ও বিপ্লবী আন্দোলনের ক্ষেত্রে এই বাস্তব পরিস্থিতিকে খুব গম্ভীরভাবে ( seriously ) বিবেচনায় রাখা দরকার । তা না হলে এক দিকে যেমন এ আন্দোলনের বর্তমান অবস্থার কারণ বোঝা সম্ভব নয় , তেমনি অন্যদিকে বর্তমানে এক্ষেত্রে আমাদের কি করা কর্তব্য , কিভাবে অগ্রসর হওয়া দরকার এ বিষয়ে সঠিক চিন্তা - ভাবনা করা ও পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব নয় ।
বিনোদন বাংলা ( ২৫ জুন ২০১১ ) : টিভি মডেল ও টিভি উপস্থাপিকা প্রভা , চৈতী এবং আনিকা কবীর শখের পর পর্ণোগ্রাফির আলোচনায় এবার চলে এসেছে গায়িকা মিলা ও টিভি অভিনেত্রী সারিকার নাম । টিভি ও সঙ্গীত সংস্কৃতির জগত এখন মুখরিত মিলা ও সারিকার আলোচনা নিয়ে । গুজব এবং মুখরোচক আলোচনায় সজীব রয়েছেন দুই অঙ্গনের এই দুই তারকা । বিষয়টি জানাজানির পর সমগ্র মিডিয়া কর্মিদের মনে ভয় ও আতংকের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে । জানা যায় , বহুজাতিক কোম্পানি বা এ শ্রেণীর অনেক কোম্পানি ও বিজ্ঞাপন সংস্থায় মডেল হতে গেলে এভাবে অনেক মডেলকে সম্ভ্রম হারানোর পাশাপাশী তাদেরকে ব্লাক মেলিংয়ের শিকার হতে হচ্ছে ।
আপনাদের সহমর্মিতার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ( দু : খিত দেরীতে মন্তব্য করার জন্য )
বিশ শতকের এই গোধূলিবেলায় হঠাৎ কেমন এলোমেলো ধূলিঝড় কেমন উদ্ভট উল্টোপাল্টা হাওয়া , যেন ঝরে যায় সব মানবিক মূল্যবোধ , ইতিহাসের স্বর্ণাক্ষরে লেখা একেকটি পাতা । এ কী দৈত্যপুরী থেকে যুদ্ধ জয় করে ফিরে - আসা লালকমল ও নীলকমলের মুখ অকষ্মাৎ ভীষণ পান্ডুর বর্ণ হয়ে ওঠে হঠাৎ গোলাপচারাগুলো এ কী ঢলে পড়ে , জুই আর চন্দ্রমল্লিকার বন এ কেমন ছেয়ে যায় ফণিমনসার ঝাড়ে ; কবিতার প্রিয় পান্ডুলিপি জুড়ে হঠাৎ কেমন ধূসর কুয়াশা নেমে আসে , প্রেমিকার উষ্ণ হাত মনে হয় যেন নিরুত্তাপ , অনুভূতিহীন এ কী শীমপ্রাসাদে আবার জমে বরফের স্তপ ; আর তাতে ঢাকা পড়ে যায় মানুষের আশা ও স্বপ্নের মুখ , ধসে পড়ে তার সব মহিমা ও কীর্তির মিনার । বিশ শতকের এই গোধূলিবেলায় এ কেমন এলোমেলো ধূলিঝড় এ কেমন সমস্ত আকাশ ছেয়ে কালো মেঘের আঁধার কিছুই পড়ে না চোখে , কোনো আলো , কোনে উজ্জ্বলতা - মনে হয় বুখি এই গোধূলিতে অস্তমিত কালের গৌরব ।
এবারই প্রথম টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের নিজস্ব তত্ত্বাবধান আর আয়োজনে বৈশাখী মেলা সম্পন্ন হয়েছে । কিন্তু অত্যন্ত আক্ষেপের সঙ্গে বলতে চাই কাউন্সিলের যেসকল কর্মকর্তা এ আয়োজনের পেছনে ছিলেন তাদের বাংলা সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা খুবই দুর্বল । প্রথমেই আসা যাক র্যালি কিংবা মঙ্গল শোভাযাত্রা সম্পর্কে । ' বাংলা কুইন ' নামক উৎকট একটা অবয়ব পুরো র্যালি জুড়ে চালিয়ে তারা তৃপ্তি পেলেও আমি লজ্জায় অবনত হয়েছি এই ' বাংলা কুইন ' - এর সঙ্গে গ্রামবাংলার কোনো ' রাণী ' - র সামঞ্জস্য না পেয়ে । লেখার এ পর্যায়ে পাঠকদের একটা প্রশ্ন করা যাক । বলুন তো , বাংলার নারীকে কোন দিনে সবচেয়ে বেশি সুন্দর লাগে ? উত্তর স্বভাবতই সকলের জানা - বৈশাখের প্রথম দিনে বৈশাখী মেলায় । আর এই সৌন্দর্য্যরে প্রধাণ উপাদান বাঙালি নারীর চিরায়ত পোশাক শাড়ির সঙ্গে লাল রঙের প্রবল প্রাধান্য , যা পুরোই অনুপস্থিত ছিল এবারের বৈশাখী মেলার র্যালিতে । নীল আর সবুজ রঙে সাজানো বাংলা কুইন সহ ঢাকীদল ও ময়ূরবেশে নৃত্যরত সকল মেয়েকেই বিজাতীয় মনে হয়েছে । একপ্রকার ভ্রমে পড়তে হয়েছে বৈশাখী র্যালি আর কার্ণিভালের পার্থক্য নিরূপণে । গত চার বছরের তুলনায় এবারের র্যালিতে জনসাধারণের অংশগ্রহণ ব্যাপক ছিল না । জনপ্রিয় কয়েকটি সাংস্কৃতিক সংগঠনের অনুপস্থিতি চোখে ঠেকেছে । র্যালি জুড়ে তরুণদের উৎফুল্লতা , হর্ষধ্বনি , দোতারা হাতে গেরুয়া পোশাকধারী , নববধূর সাজ , রিক্সা , মহিলাদের নাচ প্রতিবছর দেখে দেখে চোখ সয়ে এলেও এবারের মেলায় এসবের অনুপস্থিতি দেখে চোখ রগড়ে নিয়ে ভাবতে হয়েছে এই প্রাণপ্রাচুর্যহীন র্যালি আয়োজনে কোন দুষ্টলোকের কোন সংকল্প কাজ করেছে । বাসন্তী ও লাল রঙহীন , পর্যাপ্ত ফেস্টুন ও অবয়বের অভাবে এই ম্যাড়মেড়ে মেলা আগতদের দেহে মনে কোনোরূপ প্রণোদনা সৃষ্টিতে ব্যর্থ হয়েছে । বৈশাখী র্যালিতে প্রতিবছরই নতুন নতুন থিম ( কোনো বছর বাঘ , কোনো বছর হাতী ) ব্যবহারের রেওয়াজ থাকলেও এবারের র্যালিতে গতবছরের রয়েল বেঙ্গল টাইগার আর গতবছরেই ব্যবহৃত আরেকটি অবয়বকে এবার ' বাংলা কুইন ' নামে মনগড়া ব্যাখ্যায় র্যালিতে চালিয়ে দেয়া হয়েছে । তাহলে র্যালির ক্ষেত্রে বাজেটের কি পরিমাণ অর্থ কোন খাতে ব্যবহার হলো ?
দিনের শেষ ভাগে দ্বিতীয় পালায় ব্যাটিংয়ে নামে অস্ট্রেলিয়া । দিন শেষে তারা রান তুলেছে ৩ উইকেটে ১১৯ ।
শরনার্থীদের কিছু ছবিও প্রকাশ করেছেন মাহমুদুল হাসান কায়রো ।
অনেক দিন ধরেই বিশ্ব ক্রিকেটের ভরকেন্দ্র হয়ে উঠেছিল ভারতীয় উপমহাদেশ । এমনকী ক্রিকেট বাণিজ্যের পৃষ্ঠপোষকতা তথা আয় - রোজগারের দিক থেকেও । এই উপমহাদেশ তথা ভারতই এখন বিশ্ব ক্রিকেটের দণ্ডমুণ্ডের নিয়ন্ত্রক । সে হিসেবে বাকি ছিল শুধু উপমহাদেশীয় দেশগুলোর বিশ্বকাপে দাপট দেখানো । সেটাও নিশ্চিত হয়েছিল চার সেমিফাইনালিস্টের তালিকায় ভারত , শ্রীলংকা ও পাকিস্তানের নাম ওঠার সুবাদে । এ তিনটি দেশই একবার করে বিশ্বকাপ জিতে রেখেছিল আগেই । কিন্তু বিশ্বকাপের ৩৬ বছরের ইতিহাসে কখনো ফাইনালে শুধু উপমহাদেশের দেশগুলোই খেলবে এমনটা এবারের আগে কোন সময়ে ভাবাও যায়নি , ঘটেওনি । শেষ পর্যন্ত বিরল এই নজিরটিরও দেখা পেলো ২০১১ বিশ্বকাপ যাতে ভারত / শ্রীলংকার ট্রফি জয়ের মধ্য দিয়ে পূর্ণতা পেল দেড় মাসের এই টুর্নামেন্টটি । ক্রিকেটে দীর্ঘদিন ধরেই ছিল সাদাদের প্রাধান্য । ১৯৮৩ সালে ভারতের অপ্রত্যাশিত কিন্তু যোগ্যতার নিরিখে জেতা বিশ্বকাপটিও এ পরিস্থিতিতে পরিবর্তন আনতে পারেনি । এমনকি ১৯৯২ সালে পাকিস্তান ও ১৯৯৬ সালে শ্রীলংকার বিশ্বকাপ জয়ের পরও না । সে কারণেই দেখা যায় ১৯৯৯ , ২০০৩ ও ২০০৭ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার টানা আধিপত্য । কিন্তু এবার শুরু থেকেই পরিস্থিতি ছিল উপমহাদেশের অনুকূলে । কেননা ভারত ও গতবারের ফাইনালিস্ট শ্রীলংকা সামপ্রতিক বছরগুলোতে দাপটের সাথেই খেলছিল । পাকিস্তান সে তুলনায় স্পট ফিক্সিংয়ের কেলেংকারিতে জড়িয়ে এবং শাস্তি পাওয়ার কারণে তিন অপরিহার্য খেলোয়াড়কে ছাড়াই বিশ্বকাপে খেলতে আসে । কিন্তু বিশ্বকাপ শুরুর পর দেখা গেল তারাও অমিত বিক্রমে এগিয়ে যাচ্ছে । দলটি সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিলেও তার আগে বিশ্বকাপকে উপমহাদেশীয়দের করে তুলতে যথেষ্ট অবদান রেখে যায় । কেননা বিশ্বকাপে ভারত , পাকিস্তান ও শ্রীলংকার সেমিফাইনাল খেলাও এই প্রথম ঘটলো । অবশ্য উপমহাদেশের চেনা কন্ডিশনও এতে অবদান রাখে । উপমহাদেশের পিচগুলোয় বল পড়ে মন্থর হয়ে আসে , বল পড়ে টার্ন করে এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো এর সাথে দ্রুত মানিয়ে নিতে সক্ষম হওয়াই সাফল্যের মূল কারণ । শ্রীলংকা ও ভারতের মধ্যকার ফাইনালটির আগে যে ছয়জন ব্যাটসম্যান সবচেয়ে বেশি রান করেছেন তার মধ্যে পাঁচজনই হলেন উপমহাদেশের । এর মধ্যে শ্রীলংকার তিলকরত্নে দিলশান আট ম্যাচে ৪৬৭ রান করে সবার উপরে ছিলেন । তার পেছনেই ছিলেন শচীন টেন্ডুলকার ( ৪৬৪ ) , কুমার সাঙ্গাকারা ( ৪১৭ ) , উপুল থরঙ্গা ( ৩৯৩ ) , বিরেন্দর শেবাগ ( ৩৮০ ) । সর্বাধিক উইকেট শিকারের তালিকায় শীর্ষে আছেন যে সাতজন তার মধ্যে চারজন হলেন উপমহাদেশের । ফাইনালের আগ পর্যন্ত পাকিস্তান অধিনায়ক ও লেগ স্পিনার শাহেদ আফ্রিদি আট খেলায় ২১ উইকেট নিয়ে সবার উপরে ছিলেন । তার পেছনে ছিলেন ভারতীয় পেসার জহির খান ( ১৯ ) , শ্রীলংকার অফস্পিনার মুত্তিয়া মুরলিধরন ( ১৫ ) ও পাকিস্তানী ফাস্ট বোলার উমরগুল ( ১৪ ) । ১৫ বছর পর উপমহাদেশে ফেরা বিশ্বকাপে এতসব কিছুকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিল ভারত - পাকিস্তানের ম্যাচটি । নামি ক্রিকেট লিখিয়ে পিটার রোবাক ক্রিকইনফো ওয়েবসাইটে মত দেন যে ক্রিকেট এই ভারতীয় উপমহাদেশে জায়গা করে নেয়ায় নিজেকে ভাগ্যবান ভাবতে পারে । কেননা বিশাল জনগোষ্ঠীর মধ্যে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়ার কোন লক্ষণ নেই । তার ওপর মধ্যবিত্তের বিকাশ ঘটছে দ্রুত এবং তাদের সামর্থ্যের বিষয়টি তো এ টুর্নামেন্টেই দেখা গেল । বিশ্বকাপের গুরুত্ব কতখানি তা তো বোঝা গেল শ্রীলংকানরা পুরো ফিট না থাকার পরও মুত্তিয়া মুরলিধরনকে খেলিয়ে দেয়ায় । তাছাড়া টেস্ট ও ওয়ানডে দুটো মিলিয়েই বিশ্ব ক্রিকেটের শীর্ষস্থানীয় ব্যাটসম্যান শচীন ও বোলার মুরলিও এই উপমহাদেশের । ক্রিকেটের বিশ্ব সংস্থা আইসিসির প্রধান ভারতের ঝানু রাজনীতিক শরদ পাওয়ার এরই মধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন সকল বিচারে বিশ্বকাপ সফল । এদিকে এবারের বিশ্বকাপের তিন আয়োজকের অন্যতম বাংলাদেশ প্রত্যাশা অনুযায়ী কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে পারেনি । তারপরও দলটি বিশ্বকাপ পূর্ব তিন জয়ের টার্গেট পূরণে সফল । আয়োজক হিসেবে বাংলাদেশ সব মিলিয়ে ৪৭৬ কোটি টাকা ব্যয় করেছে । আয়োজনের দিক থেকে বাংলাদেশের সুনাম অবশ্য অনেক দিনের । কেননা ব্যয়ের ক্ষেত্রে নীতি - নির্ধারকদের কোন কুণ্ঠা নেই । তবে বিশ্বকাপ আয়োজন করতে গিয়ে যেসব অবকাঠামো তৈরি হয়েছে সেগুলো ২০১৪ সালে টি - টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের সময় কাজে লাগবে । তারও আগে আগামি বছরের মার্চে অনুষ্ঠেয় এশিয়ান কাপেও কাজে লাগবে এ অভিজ্ঞতা । সব মিলিয়ে এবারের বিশ্বকাপের অবদান অনেক । বিশেষ করে উপমহাদেশের দেশগুলোর ।
৭৫ মিনিটে ফয়সাল মাহমুদের কাছ থেকে বল পেয়ে ব্রাদার্সের নাইজেরিয়ার খেলোয়াড় কিংসলে চিজোবা ডি - বক্সের ভেতরে আবাহনীর গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে ব্যর্থ হন ।
উইকিপিডিয়া , উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন , বা উইকিপিডিয়ানদের আইনি হুমকি প্রদর্শন করতে উইকিপিডিয়াকে ব্যবহার করবেন না । তবে নিবন্ধ সংশ্লিষ্ট আইনগত সমস্যা নিয়ে আপনি আলোচনা করতে পারেন । [ ৬ ] কোনো আইনি হুমকি উইকিপিডিয়ায় কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় , এবং এটি নিষিদ্ধ করার কারণ হতে পারে ।
কষ্ট করে আমার লেখা পড়ার জন্য তোমাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই
( ঙ ) এই আইন বা বিধির অধীন দণ্ডনীয় কোন অপরাধ সংঘটনের প্রমাণ হিসাবে ব্যবহার হইতে পারে এইরূপ কোন সরঞ্জাম , শিল্প - প্লান্ট , রেকর্ড , রেজিষ্টার , দলিল অথবা অন্য কোন কিছু আটক করা ৷
ঢাকা , ১০ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : আগামী ১৩ জুলাই প্রয়াত অভিনেতা , নাট্যকার ও নির্দেশক আবদুল্লাহ আল মামুনের ৬৯তম জন্মদিন । দিনটিকে স্মরণ করতে তিন দিনব্যাপী আবদুল্লাহ আল মামুন জন্মোৎসব আয়োজনের উদ্যোগ . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
অনুভবে উষ্ণতা চায় - প্রেমকে বল ' এসো সীমায় ' - র্দুদমনীয় ঢেউয়ের মতন স্রোতের মতন - অন্তে জ্বালাও উন্মাদনায় রক্তালোরণ - সেই রক্তেই সৃষ্টি হোক - আশায় গড়া স্বপ্নালোক - এক দিন যদি হবি শীতল - তাই বলেই হতাশার চিন্তা - অনল - দুঃখ বিলাশী ওরে ওরে ওরে - কেন মরার আগেই বারেবারে . . .
অক্টোবরের ১২ তারিখে এই সাইটটিতে রেজিস্ট্রেশন করি । এখানে রেজিস্ট্রেশন করার পর একটা পরীক্ষায় পাশ করতে হয় যাতে এই সাইটের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে ৪০ টি মাল্টিপল চয়েস প্রশ্ন থাকে । এই পরীক্ষা দেয়া পর্যন্ত কোন কাজে এপ্লাই করা যায় না ।
রাশিয়ায় বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ জনে উন্নীত
অনেক কাজ করার পর আমি এখন ক্লান্ত । অবশেষে এখানে যোগদান ।
রজত বলেছেন : শুয়োর ইসরাইল বিশ্বের জন্য একটা বিষপোড়া ।
এটা কেমন কথা ? ছেলেদের দোষের জন্য কেন মেয়েরা শাস্তি পাবে - এটাতো যত দোষ নন্দ ঘোষের মত হয়ে গেল
এখানে যে কোনো দুইটি বিবেচ্য বিষয়কে পরষ্পরের সাথে তুলনা করে বেশি গুরুত্বপূর্ণটাকে ১ এবং কমটাকে ০ মান দেয়া হয়েছে । প্রথমে বিবেচ্য - ১ এর সাথে বিবেচ্য - ২ এর তুলনা করে দেখতে হবে যে কোনটা আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ । বেশি গুরুত্বপূর্ণটাকে ১ এবং কমটাকে ০ দিতে হবে । এভাবে প্রতিটার সাথে প্রতিটার তুলনা করতে হবে । বিবেচনার তালিকায় একটা ডামি বিবেচ্য রাখতে হবে যেটা সবগুলোর চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ হবে । ওটা না দিলে এই পদ্ধতিতে যে কোন একটা বিবেচনার আপেক্ষিক গুরুত্বের মান শূন্য হয়ে যেতে পারে । আমার কাছে বাসার আকারের চেয়ে ভাড়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ লেগেছে , তাই ভাড়া ( বিবেচ্য - ১ ) এর জন্য ১ এবং বিবেচ্য - ২ ( আকার ) এর জন্য ০ দিলাম । কিন্তু শ্বশুরবাড়ির দূরত্ব ভাড়ার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এক্ষেত্রে বিবেচ্য - ১ = ০ আর বিবেচ্য - ৩ = ১ দিলাম । তাই ক - সংখ্যাক বিবেচ্য থাকলে ক × ( ক + ১ ) / ২ টি ( এক্ষেত্রে ২১ টি ) জোড়া তুলনা করতে হবে । কোনক্ষেত্রে দুইটি বিবেচ্যকে সমান গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে উভয়কে ০ . ৫ করে দেয়া যেতে পারে । এভাবে সবগুলো তুলনা হয়ে গেলে প্রতিটি বিবেচ্য বিষয় মোট কত পয়েন্ট পেয়েছে সেটা যোগ করতে হবে । তারপর সবগুলো বিবেচ্যর প্রাপ্ত নম্বরগুলো যোগ করে প্রতিটি বিবেচ্যর মোট পয়েন্টকে এই যোগফলের ভগ্নাংশ হিসেবে প্রকাশ করলেই সেটা আপেক্ষিক গুরুত্বের মান নির্দেশ করবে ।
গ্রুপ - বি ' তে গ্রীসের বিরুদ্ধে দক্ষিণ কোরিয়ার ২ - ০ গোলে বিজয়ের অর্থ হলো এই গ্রুপে আগামী বৃহষ্পতিবারের ম্যাচে বিজয়ী দল এবং আর্জেন্টিনা প্রাক - কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার জন্য একটা সুবিধেজনক অবস্থানে থাকবে ৻
ঢাকা , ২৭ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বহু জল্পনা - কল্পনার পর অবশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কোচ হচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার স্টুয়ার্ট ল । দুই বছরের জন্য স্টুয়ার্ট ল ' র সাথে চুক্তির কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
লেখক বলেছেন : ফরেস্ট গাম্পের পক্ষে বিপক্ষে অনেক মতামত পাওয়া যাচ্ছে । আমি পক্ষে তবে একটা বেছে নিতে বললে অনেক কষ্টে ফষ্টে আমি চিলড্রেন অফ হ্যাভেনকেই বেছে নিতাম
আক্কাস রফিক বলেছেন : একমাত্র আল্লাহ্ ই ভাল জানেন । ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টটি পড়ে মন্তব্য লেখার জন্য ।
তবে সে রূপে দাবাঙ - এর মতো মুগ্ধ হবে তো দর্শক !
থাকসিনের চাইতে ১৮ বছরের ছোট ইঙ্গলাক তার নির্বাচনী প্রচার অভিযানে বিপক্ষকে সমালোচনার ওপর বেশি জোর দেননি ৷ তার বেশবাস , চেহারা , স্বাভাবিক আচার - ব্যবহার দিয়ে বড় বড় সমাবেশেও জনতাকে মুহূর্তে মন্ত্রমুগ্ধ করে ফেলেন তিনি ৷ বড় ভাইয়ের কাছ থেকে ব্যবসা সংক্রান্ত অনেক কিছু শিখেছেন , বড় ভাইয়ের আদর্শকে তিনি বুঝতে পারেন , ভাই - বোন দু ' জনের কাজের পদ্ধতি অনুরূপ - এ ' সব মন্তব্য ইঙ্গলাকের মুখে শোনা গেছে বটে ৷ কিন্তু থাইল্যান্ডের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী যিনি হতে চলেছেন , তিনি শিক্ষিতা , সুন্দরী , বুদ্ধিমতী এক আধুনিক নারী ৷
কুড়িগ্রামের চিলমারীর ব্রহ্মপুত্র নদে অবস্থিত বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের ( বিপিসি ) ভাসমান তেল ডিপো ডিজেলশূন্য হয়ে পড়েছে । এ ডিপোর যমুনা অয়েল কোম্পানির ২টি বার্জ ও মেঘনা অয়েল কোম্পানির ১টি বার্জের মজুদ তলানিতে চলে আসায় ডিজেল বিক্রি বন্ধ করে দেওয়া হয় ।
পরে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সদ্যবিলুপ্ত কমিটির সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন বলেন , ' ' স্বচ্ছ ভোটের মাধ্যমে এই কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা নির্বাচন করা হয়েছে । এই কমিটি আগামী দিনের ছাত্রলীগের ঐতিহ্য ও সুনাম বজায় রাখবে । "
এই দাবিতে জুন মাসে দুই দফায় ৪৮ ঘণ্টা হরতালও করেছে তারা । বিরোধী দলের অনুপস্থিতিতে সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাস হয়ে যাওয়ার পর শুক্রবার বিকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক অনুষ্ঠানে বলেন , মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে নয় , এবার সরকার পতনের জন্য আন্দোলন শুরু হবে । ৩ জুলাই ( রোববার ) আন্দোলনের বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলেও ২৮ জুন এক বিক্ষোভ সমাবেশে উল্লেখ করেছিলেন তিনি । সেই আন্দোলনের কর্মসূচি ঠিক করতে শনিবার রাত ৯টার দিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে চার দল নেতাদের এই বৈঠক শুরু হয় ।
মূলত অবশ্য এই উপলক্ষে আমরা উদযাপন করি বিদ্যাসাগরকে - সেই অসামান্য মানুষটিকে । কিন্তু , এই উদযাপনের লক্ষ্য যদি কেবল অতীতপূজা হয় , তবে এর কোনও অর্থই দাঁড়ায় না । এ অতীত কতটা পূজ্য , তা নিয়ে প্রশ্ন তোলার , বিচারবিমর্শ করারও এই এক অবকাশ । আর এ - ও যখন লক্ষ করি যে , বর্ণপরিচয় ও অন্যান্য বর্ণশিক্ষার বইয়ে ছয়লাপ অর্ধ শতাব্দীর পরেও ১৯০১ - এ সাক্ষরতা দাঁড়ায় ৫ . ৩৫ শতাংশ , ১৯১১ - তে একশোতে ছ - জনও নয় , ১৯৫১ - তে মাত্র একুশ জন - তখন মনে হয় যে রকমই হোক এ বই - তা আমরা আরও অনেক শিশুর হাতে পৌঁছে দিতেই তো পারিনি , তার সম্ভাবনাকে আমরা অনেকটাই ব্যর্থ করেছি । সাম্রাজ্যবাদী শাসকদের দোষ দিতেই পারি আমরা , কিন্তু আত্মবৃত্তবদ্ধ শহুরে ' ভদ্রলোকেরা ' ও এর জন্য কম দায়ী নই । এই উদযাপন আমাদের নতুন দায়িত্বে ও সংকল্পে পৌঁছে দিয়েই সার্থক হোক ।
জেলাল লিখেছেন : ধন্যবাদ , মহসিন ভাই । ইলাস্ট্রেইটর - এ বলতে গেলে আসলে এটাই আমার প্রথম টিউটোরিয়াল । আমি আগে কিছু টিউটোরিয়াল লিখেছিলাম মূলতঃ 3DS Max - এর উপরে ( এবং অল্প কিছু Maya - র উপরে ) । তবে সেগুলো লিখেছি ইংরেজীতে । বিগেনারদের জন্য লেখা আমার ওই টিউটোরিয়ালগুলো নিচের সাইটগুলোতে প্রকাশিত হয়েছিলঃ সময় পেলে ইলাস্ট্রেইটর বা ফটোশপের উপরে টিউটোরিয়াল লিখতে চেষ্টা করবো itechbangla . com এর জন্য ।
হিমাদ্রীদা , চারটে পর্বই আজ আবার একসাথে পড়লাম । ভীষণ ভালোলাগল । পারিবারিক সম্পর্কের টানাপোড়েন ও ছোটছোট ভালোলাগাগুলি গল্পে এতটাই সূক্ষ্ম যে পড়তে গিয়ে কোথাও আটকাতে হল না । পালকিতেও আপনার লেখা প্রকাশিত দেখে প্রচুর আনন্দ হল । আগের কোন এক পালকিতে অলকদার তোলা ছবি ছিল , এবার আপনার লেখা । ডাউনলোড করে নিয়ে পুরো পালকি পড়া শুরু করেছি । ভালো থাকুন খুব ।
একটু বুঝিয়ে বলুন । কবে কার ডাইরিয়ার খবর কোন পেপার প্রকাশ করেছে কিছুই বুঝলাম না ।
বেশ কয়েকদিন পূর্বে জাপানে ভয়াবহ ভুমিকম্পের পর এখন জাপানী ছেলেমেয়েদের মনে বেশ উৎকণ্ঠা কাজ করছে । ছেলে মেয়েরা স্কুলে যায় , কোনভাবে ক্লাস করে ফিরে এসে শুয়ে ঘুম দেয় । তাদের মনে বেশ ভয় দানা বেধেছে । শিশুরা বড়দের কথা বার্তা শুনে নিজেদেরকে খুব অসহায় মনে করা শুরু করেছে । একজন ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট বিষয়টিকে বেশ গুরুত্তের সাথে ব্যাখ্যা করেছেন । তার মতে শিশুদের মন থেকে ভুমিকম্প পরবর্তী বিষয়গুলো আলোচনা করা উচিত নয় । এতে তাদের বিকাশকালীন সময়ে একটা অসহায়ত্ত গভীরভাবে মানসপটে ছাপ ফেলতে পারে , ফলে তারা স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারবে না বলে মনে করছেন তিনি । ভুমিকম্পের ধাক্কাটি তোহোকু বা এর আশপাশের এলাকাতে বেশ ভালভাবে প্রভাব ফেলেছে । বিধ্বস্ত হয়েছে বিস্তীর্ণ অঞ্চল । যদিও ৫০টি সিসমোগ্রাফ বসানো ছিল তোহকু সহ প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকাতে , যা রেল লাইনের সতর্কতামূলক যন্ত্রগুলোকে সক্রিয় করে বেশ কয়েকটি ট্রেনকে থামিয়ে দিয়েছে এবং ভয়াবহ দুর্ঘটনা এড়াতে সক্ষম হয়েছে । ঈস্ট জাপান রেলওয়ে কোম্পানী এই সিসমোগ্রাফ স্থাপন করায় বেশ কয়েকটি রেল দুর্ঘটনা এড়ান সম্ভব হয়েছে । যা হোক ১১ মার্চের এই ভয়াবহ ভুমিকম্প তোহকু এলাকাবাসীদের জীবনযাত্রাকে স্থবির করে দিয়েছে । জাপানের রেডিও , টিভিসহ সকল প্রচার মাধ্যমে বিষয়টি তুলে ধরা হচ্ছে , এবং ভুমিকম্প পরবর্তী নির্দেশাবলী প্রচার করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত ।
পোষ্ট করেছেন : ৩ টি মন্তব্য করেছেন : ৪৩ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৪ মাস ২২ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ১৩৪ বার
এটা অনেকের কাছে বিরক্তিকর মনে হতে পারে । তারচেয়ে নিচের কমান্ডটি স্টার্টআপ এপ্লিকেশনে এড করে নিলে মনে হয় ভাল হবে ।
পোস্ট করা হয়েছে : শনি অক্টোবর ১৭ , ২০০৯ ১১ : ০৬ অপরাহ্ন
প্রশ্ন : মৃত্যুর পরেও কোনো জীবন আছে কি ? উত্তর : মৃত্যুর পরেও কোনো জীবন আছে কি ? বাইবেলে আছে , " পুরুষ নারী থেকে জন্মলাভ করে কিছুদিনের জন্য এবং অনেক সমস্যা নিয়ে ৷ সে ফুলের মত ফুটে ওঠে আবার শুকিয়ে যায় ; চলন্ত ছায়ার মত , সে স্থায়ী হয় না . . . . যদি একজন মানুষ মারা যায় , সে কি আবার বেঁচে ওঠে " ( জন 14 : 1 - 2 , 14 ) ? জবের মত আমাদের প্রত্যেককেই এই প্রশ্নের সম্মুখীণ হতে হয় ৷ আমাদের মৃত্যু হওয়ার পর আমাদের সাথে ঠিক কি হয় ? আমাদের অস্তিত্ব কি স্তব্ধ হয়ে যায় ? তাহলে জীবন কি ব্যক্তিগত মহত্ব অর্জন করার জন্য একটি ঘূর্ণায়মান দরজা যার সাহায্যে আমরা পৃথিবী থেকে চলে যাই এবং আবার এই পৃথিবীতে ফিরে আসি ? মৃত্যুর পরে আমরা প্রত্যেকে কি একই স্থানে যাই , নাকি বিভিন্ন স্থানে যাই ? সত্যিই কি কোথাও স্বর্গ বা নরক বলে কিছু আছে , নাকি সবই আমাদের মনের অবস্থা ? বাইবেলে আছে যে , মৃত্যুর পরে শুধুমাত্র জীবনই নেই , এমন এক শাশ্বত জীবন আছে যা এতটাই মহিমান্বিত যে " কোনো চোখ তা দেখতে পায় না , কোনো কান তা শুনতে পায় না , এবং কোনো মন সেটা ধারণা করতে পারে না যে ভগবান যাদের ভালোবাসেন তাদের জন্য কি নির্মাণ করে রেখেছেন " ( 1 কোরিন্থিয়ানস 2 : 9 ) ৷ প্রভূ যীশু খ্রীষ্ট , যিনি মানুষের বেশে ভগবান , এই পৃথিবীতে এসেছেন আমাদের এই শাশ্বত জীবনের উপহার দিতে ৷ " কিন্তু তাকে আমাদের পাপের জন্য ক্ষতবিক্ষত হতে হয়েছে , আমাদের অন্যায়ের জন্য তাঁকে কষ্ট দেওয়া হয়েছে ; যে শাস্তি আমাদের জন্য শান্তি এনে দিয়েছে তা তাঁকে পেতে হয়েছে , এবং তাঁর ক্ষতের দ্বারা আমরা আরোগ্য লাভ করেছি " ( ইশা 53 : 5 ) ৷ প্রভূ যীশু থ্রীষ্ট নিজের জীবন উত্সর্গ করেছেন এবং সেই শাস্তি ভোগ করেছেন যা আমাদের পাওয়ার কথা ৷ তিনদিন পর তিনি যখন কবর থেকে উঠে এসেছেন তখন তিনি মৃত্যুর ওপর নিজের জয় প্রমাণ করেছেন এবং প্রমাণ করেছেন যে তিনিই আত্মা এবং মানবের মিলিত রূপ ৷ তিনি স্বর্গে নিজের শাশ্বত গৃহে ফিরে যাওয়ার আগে চল্লিশ দিন পর্যন্ত এই পৃথিবীতে ছিলেন এবং হাজার হাজার মানুষ তাঁকে নিজেদের চোখে দেখেছে ৷ রোমানস 4 : 25 বলে , " তিনি মৃত্যু বরণ করেছিলেন আমাদের পাপের জন্য , এবং তাঁর উত্তরণ ঘটেছিল আমাদের মুক্তি দিতে ৷ " প্রভূ যীশু খ্রীষ্টের পুনরাবির্ভাব হল একটি প্রমানিত ঘটনা ৷ আপোস্টল পল সেই মানুষদের এই ঘটনার বৈধতা সম্পর্কে প্রশ্ন করেছে যারা নিজেদের চোখে এটি দেখেছেন , এবং কেউই এই ঘটনার সত্যতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন করেনি ৷ এই পুনরাবির্ভাব হল খ্রীষ্টানদের বিশ্বাসের স্তম্ভ ; কারণ প্রভূ খ্রীষ্টর যেরকম মৃত্যুর থেকে পুনরাবির্ভাব ঘটেছে , তেমন আমরাও পুনরাবির্ভূত হতে পারব ৷ পল পূর্বের কিছু খ্রীষ্টানদের মৃদুভাবে ভর্ত্সনা করেছেন যারা এই ঘটনা বিশ্বাস করেনি : " কিন্তু যদি এই ধর্মোপদেশ দেওয়া হয় যে প্রভূ খ্রীষ্টের মৃত্যু থেকে উত্তরণ ঘটেছিল , তবে কেউ কেউ কিভাবে বলতে পারে যে পুনরাবির্ভাব সম্ভব নয় ? যদি মৃত্যু থেকে পুনরাবির্ভাব সম্ভব না হত , তবে যীশুরও উত্তরণ ঘটত না " ( 1 কোরিন্থিয়ানস 15 : 12 - 13 ) ৷ য়াঁদের পুনরায় জীবনে উত্তরণ ঘটেছে তাদের মধ্যে প্রভূ যীশু ছিলেন প্রথম মহত্ সম্পদ ৷ শারিরীক মৃত্যু আসে একজনের মাধ্যমে , আদম , যার সাথে আমরা প্রত্যেকে সম্পর্কিত ৷ কিন্তু প্রতিটি মানুষ যারা ভগবানের পরিবারের অংশ তারা প্রভূ খ্রীষ্টে নিজের আস্থার মাধ্যমে নতুন জীবন লাভ করবে ( 1 কোরিন্থিয়ানস 15 : 20 - 22 ) ৷ ভগবান যেরকম প্রভূ খ্রীষ্টের দেহের পুনরুত্থান ঘটিয়েছিলেন তেমনই আমাদেরও মৃত্যু থেকে উত্তরণ ঘটবে ( 1 কোরিন্থিয়ানস 6 : 14 ) ৷ যদিও আমাদের প্রত্যেকেরই উত্তরণ ঘটবে তবুও আমরা প্রত্যেকে একই সাথে স্বর্গে যাব না ৷ এই জীবনেই আমাদের সেটা ঠিক করতে হবে যে আমরা অমরত্ব লাভ করব কিনা ৷ বাইবেলে বলা আছে যে আমাদের প্রত্যেকের একবার মৃত্যু নির্ধারিত আছে , এবং তারপরেই আসে বিচারের পালা ( হিব্রু 9 : 27 ) ৷ যারা ন্যায় করেছে তারা স্বর্গে শাশ্বত জীবন পাবে , কিন্তু অবিশ্বাসীরা শাস্তি পাবে অর্থাত্ নরকে যাবে ( ম্যাথিউ 25 : 46 ) ৷ নরক , স্বর্গের মত শুধু অস্তিত্বের বিষয় নয় , এটি একটি বাস্তব স্থান ৷ এটি এমন একটি স্থান যেখানে অন্যায়কারীরা ভগবানের কাছ থেকে শেষ না হওয়া শাস্তি ভোগ করবে ৷ তারা পাবে আবেগপূর্ণ , মানসিক এবং শারিরীক অত্যাচার , এবং তার সাথে পাবে লজ্জা , অনুশোচনা এবং ঘৃণা ৷ নরক হল একটি অতল গর্ত ( লিউক 8 : 31 , রেভেলেশান 9 : 1 ) এবং আগুনের জলাশয় , যা কিনা সালফার দ্বারা জলন্ত , যেখানে অধিবাসীরা দিন রাত্রি নির্যাতিত হচ্ছে চিরকালের জন্য ( রেভেলেশান 20 : 10 ) ৷ নরকে থাকবে দাঁত কড়মড় করার শব্দ , যা কিনা অনুশোচনা এবং রাগ নির্দেশ করে ( ম্যাথিউ 13 : 42 ) ৷ এটি এমন একটি স্থান যেখানে কীট কথনো মরে না এবং আগুন কথনো নেভে না ( মার্ক 9 : 48 ) ৷ ভগবান পাপীদের মৃত্যুতে খুশী হন না , কিন্তু তাদের পাপের পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে চান যাতে তারা বেঁচে থাকতে পারে ( এজেকিয়েল 33 : 11 ) ৷ কিন্তু তিনি আমাদের এর জন্য জোর করেন না ; আমরা যদি তাঁকে প্রত্যখ্যান করতে চাই , তিনি নিজে ঠিক করতে পারেন যে কি করা হবে তবে তিনি আমাদের ওপর তা ছেড়ে দেন - তাঁকে ছাড়া বাঁচার জন্য ৷ এই পৃখিবীতে জীবন হল একটি পরীক্ষা , যা আসতে চলেছে তার জন্য প্রস্তুতি ৷ বিশ্বাসীদের জন্য , এটি হল ভগবানের উপস্থিতিতে শাশ্বত জীবন ৷ তাহলে আমরা কিভাবে ন্যায় করতে পারি এবং শাশ্বত জীবন পেতে পারি ? একটি মাত্র পথ আছে - ভগবানের পুত্র যীশু খ্রীষ্টের ওপর আস্থা এবং বিশ্বাস স্থাপন ৷ যীশু বলেছেন , " আমিই পুনর্জীবন এবং জীবন ৷ যারা আমাকে বিশ্বাস করে তারা বাঁচবে , যদি মৃত্যু হয় তবুও ; এবং যারা বাঁচবে এবং বিশ্বাস করবে তারা কখনোই মরবে না . . . " ( জন 11 : 25 - 26 ) ৷ শাশ্বত জীবনের অমূল্য উপহার সকলের জন্যই উপলভ্য , কিন্তু এর জন্য আমাদের কিছু পার্থিব সুখ ছাড়তে হবে এবং ভগবানের উদ্দেশ্যে নিজেদের উত্সর্গ করতে হবে ৷ " যারা বিশ্বাস করে তারা পায় শাশ্বত জীবন এবং যারা তাঁকে প্রত্যাখ্যান করে তারা জীবন পায় না , তারা পায় ভগবানের ক্রোধ " ( জন 3 : 36 ) ৷ আমরা মৃত্যুর পর আর অনুশোচনা করতে পারি না কারণ তখন আমরা ভগবানকে মুখোমুখি দেখতে পাই , তাই তাঁকে বিশ্বাস করা ছাড়া আমাদের কাছে আর কোনো পথ থাকে না ৷ তিনি চান যে আমরা যেন বিশ্বাস এবং ভালোবাসা নিয়ে তার কাছে যাই ৷ আমরা যদি স্বীকার করি যে প্রভূ যীশু আমাদের পাপের দণ্ড ভোগ করতেই মৃত্যু বরণ করেছেন , তবে আমরা শুধু এই পৃথিবীতে অর্থপূর্ণ জীবন পাব না , প্রভূর উপস্থিতিতে অমর জীবন পাব ৷ যদি তুমি প্রভূ যীশু থ্রীষ্টকে নিজের মুক্তিদাতা রূপে গ্রহণ করতে চাও এবং পুনরায় জন্মলাভ করতে চাও , তবে এখানে দেওয়া হল একটি আদর্শ প্রার্থনা ৷ মনে রেখো শুধু এই প্রার্থনা বা অন্য কোনো প্রার্থনা উচ্চারণ করলেই তুমি মুক্তি পাবে না ৷ শুধুমাত্র খ্রীষ্টে বিশ্বাস থাকলেই তুমি পাপ থেকে রক্ষা পেতে পারো ৷ এই প্রার্থনা হল একটি সাধারণ পথ যার মাধ্যমে তুমি ভগবানের ওপর নিজের বিশ্বাস রাখতে পারো এবং ভগবানকে ধন্যবাদ জানাতে পারো তোমাকে মুক্তির পথ প্রদান করার জন্য ৷ " ভগবান , আমি জানি যে আমি আপনার বিরুদ্ধে গিয়ে অনেক পাপ করেছি এবং শাস্তি পাওয়ার যোগ্য ৷ কিন্তু আমার যে শাস্তি পাওয়া উচিত ছিল তা যীশু খ্রীষ্ট গ্রহণ করেছেন , তাই তাঁর ওপর আস্থার মাধ্যমেই আমি ক্ষমা লাভ করব ৷ আমি মুক্তির জন্য আপনার ওপর বিশ্বাস রাখি ৷ আপনার অপূর্ব কৃপা এবং ক্ষমাশীলতার জন্য ধন্যবাদ - যা কিনা শাশ্বত জীবনের উপহার ! আমেন ! যে কারণে আপনি এটি পড়লেন তার ওপর আপনি কি খ্রিষ্টধর্মের ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন ? যদি তাই হয় , তাহলে অনুগ্রহ করে নিচের বাটনে " আমি আজ খ্রিষ্টধর্মকে গ্রহণ করেছি " এর ওপর ক্লিক করুন ।
আচমকা এই প্রশ্নে অক্ষয় দোটানায় পড়ে । বলে , শিলিগুড়ি - যাবি ক্যান্ ? . . . ওখানে তর কি কাম ?
ধুর মিঞা আপনি নিজেও কি ঐ কাতারের নাকি ? দুঃখী মানুষ যেখানে তার সুখ খুজে পাইছে সেখানেই তারে থাকতে দিন । সবাই আলো পছন্দ করেনা । কেউ কেউ আঁধার ভালা পায় . . . . . . . . .
আরো জানা গেছে , গবেষক ফার্নান্দো গেলেমবেক একজন রসায়নবিদ । তিনি ভবিষ্যতের বিকল্প শক্তির উত্স হতে পারে এমন শক্তির উত্স এবং বায়ুমণ্ডল থেকে বিদ্যুত্ সংগ্রহের উপায় নিয়ে গবেষণা করছেন ।
তির্যক বলেছেন : ওয়াসিম বলেছেন : বউকে প্রহারের ক্ষেত্রে বিধান হল প্রথমে সদুপদেশ দাও , এরপর তাদের শয্যা ত্যাগ কর এরপর প্রহার আর প্রহারটা এমন হতে হবে যাতে তার শরীরে যেন দাগ না পড়ে , আর এটা শুধু বাধ্য হলেই করতে পারবে । অন্যথায় নয় , অন্যায়ভাবে কখনই মারা যাবে না , এটাই সঠিক
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : একজন রিকশাচালক হয়ে জনাব জয়নাল আবেদীন যেটা করে দেখালেন সেটা সবার কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে আজীবন । এছাড়া তাঁর এই কর্ম পুঁজীবাদী সমাজের উঁচুতলার মানুষদের প্রতি একরকম চপেটাঘাত হয়ে রবে । এমন মানুষকে স্যালুট ।
ঢাকা , ২৭ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষে ২ হাজার ৮২৩টি পদ শূন্য রয়েছে বলে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
একটু গুছিয়ে নেয়ার আগেই এক তুতো - বোনের বিয়ের ঝামেলা শুরু হয়ে গেল । পাত্রপাত্রী নিজেরাই নিজেদের খুঁজে নিয়ে প্রেম করেছে সর্বাধুনিক আন্তর্জালিক ঘরানায় । পক্ষবিপক্ষ অবস্থানের অভিভাবকদের যাবতীয় টেলিফোনিক বা সশরীরী সভাসমিতির প্রধান কার্যালয় আমাদের বাসা । মজা দেখতে গিয়ে একসময় আমি গভীর বিস্ময়ে সেইখানে নিজেকে একজন গুরুত্বপূর্ণ মুরুব্বী - আন্ডার - কন্সট্রাকশন হিসেবে আবিষ্কার করলাম । লাখখানেক কথাবার্তা চালাচালির পর জানা গেল প্রবাসী রাজপুত্তুরটি দেশে ফিরেছে একমাসের জন্য এবং পাত্রের পরিবার এই চট্টগ্রাম শহরেই থাকে ; কাজেই এখানেই হবে সে বিয়ে । সবাই যার যার কাজেকর্মে ব্যস্ত ; আমার মতো " ছুটিকাটানো " বেকার আর কেউ নেই । ফলে যা হবার কথা তাই হল , আয়োজনের দৌড়াদৌড়ির দায়িত্ব এসে পড়ল এই অনতিইচ্ছুক ঘাড়ে ।
এই আয়াতে তালাকপ্রাপ্তা নারীর বিধান দিয়ে বলা হয়েছে , ইদ্দতের অবস্থায় তাদের বাসস্থান দেয়া এবং খোরপোষের ভার বহন করা স্বামীর দায়িত্ব ।
লেখক বলেছেন : এর মানে আপনি ছাগুদের কেবলই ইগনর থেরাপির উপরে রাখতে চান ।
নানাবিধ প্রতিকূলতার কারণে বারবার সফলতার দেখতে পারেনি । ' কী কারণে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম
পোষ্ট করেছেন : ৩৭ টি মন্তব্য করেছেন : ৪০৫ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৬ মাস ১১ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৩৯৪৯ বার
হতে পারে । ও ' হেনরির অনেক লেখা হয়তো পড়িনি তবে কিছু পড়েছি । তবে যে কারো ধাঁচে হওয়ারই সম্ভবনা বেশী । নবীশ হওয়ার কারনে সবাইকে অনুকরণ করার চেষ্টা করি । এমনকি মাঝখানে কিছুদিন কাওছার আহমেদ , মুরুব্বীদেরকে অনুকরণ করতাম । তবে সেটা বুদ্ধিমানের মতো কাজ ছিলো না , সবাই ব্লগে লিখি - আর তাই ধাঁচ অনুকরন করলে লোকে নিমিষে ধরে ঠ্যাঙ্গাবে , তাই সে রাস্তা থেকে সরে এসেছি ।
মুক্তবাজার অর্থনীতি নামের ঘোড়াটার লাগাম টেনে ধরার মত ক্ষমতা আমাদের নেই ডাঃ আতিক । এই কাঁচা মরিচ আবার কয়দিন পর আমরা ১০০ টাকা দিয়ে কিনে খাব । তাই , আমাদের কোন কিছুরই অভ্যাসে পরিনত হওয়া উচিত হবে না ।
দেখতে দেখতে পাঁচ বছর হয়ে গেল স্বপ্নধরার । ২০০৬ ৭ জুলাই যাত্রা শুরু করে মাত্র ১৩ জন শিশু নিয়ে । এখন তা দাঁড়িয়েছে ৭০জনে । স্বপ্ন ধরার এই সাত তরুণ মিলেই ছোট্ট একটি রুমে এখনও চালিয়ে যাচ্ছে । আগামী ৭ জুলাই ২০১১ এই প্রতিষ্ঠানের জন্ম দিন । এই ব্লগের সব বন্ধুদের আমাদের এই ক্ষুদ্র পাঠশালায় আমন্ত্রণ । সবাই মিলে কেক কাটবো ।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম - সাধারণ সম্পাদক মাহবুব - উল - আলম হানিফ , সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি , বি এম মোজাম্মেল এমপিI
বিনা দোষে লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে যেভাবে মারছে তারা , জুতা তো এ হিসেবে কিছুই না । তবে এদের জন্য দুনিয়াতে যেমন রয়েছে লাঞ্ছনা আর মৃত্যুর পরেও রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি । জজ মেয়া ডলপিও বুশ নামটা দারুন হয়েছে ।
রো পাঁচ বছরের জন্য জাতিসংঘের মহাসচিব থাকছেন বান কি মুন । ১৯২ সদস্যের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ মঙ্গলবার সর্বসম্মতিক্রমে তার এ মনোনয়ন অনুমোদন করে ।
১৫২ বার পঠিত | ২২ টি মন্তব্য | রেটিং + ২ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
ঘোমটা দিয়ে খেমটা নাচো তোমার সমান তুমি খাম খাম তোর শরীর শুদ্ধ আমার ইতরামি ।
জানা যায় , আজ সকালে সরকারি বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ক্যাম্পাস থেকে কলেজ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হরতাল বিরোধী একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে । মিছিলটি শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা আইনজীবী সমিতির সামনে গিয়ে শেষ হয় । পরে সেখানে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক শফিকুল হক সজীবের সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন - শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিএম হাসান কবির , সাবেক জিএস ইব্রাহীম খলিল , বর্তমান জিএস আল - হুসাইন মামুন , ছাত্রলীগের প্যানেল ভিপি হামিদুর রহমান হামিদ , প্যালেন জিএস ও কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম - আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম রফিক , এজিএস টিটু বৈদ্য , ছাত্রলীগ নেতা মো . জাহিদ মুন্সি , শরিফ আমিনুল হক রানা , সেলিম রেজা ও রাসেল খান । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এমআর / শাসি / ১৮ . ১৩ ঘ . )
দীন ইসলাম : তিন লাখ সুবিধাভোগীর কথা চিন্তা করে সরকারি কর্মচারীদের ফেয়ার প্রাইস কার্ডের মাধ্যমে খাদ্যশস্য বিতরণ ( রেশন ) নীতিমালা - ২০১১ চূড়ান্ত করা হয়েছে । নীতিমালা অনুযায়ী স্বল্প ও সীমিত আয়ের চতুর্থ শ্রেণীর সরকারি কর্মচারী ও গ্রাম পুলিশরা ( চৌকিদার - দফাদার ) ডিলারের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত দামে চাল বা গম তুলতে পারবেন ।
কুতুবদিয়ায় মাধ্যমিক স্তরে উপবৃত্তির সুবিধাভোগী শিক্ষার্থীদের মা ' সমাবেশ মঙ্গলবার কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্টিত হয় । স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোঃ দেলোয়ার হোছাইনের সভাপতিত্বে প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দিন ' র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের উপবৃত্তির ( প্রকল্প পরিচালক - এসইএসপি ) মোঃ আফজাল হোসেন । উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের ব্যবস্থাপনায় অনুষ্টিত সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোস্তফা কামাল , ধূরুং ছমদিয়া আলিম মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মুহাম্মদ আবু মুছা , আলী আকবর ডেইল প্রধান শিক্ষক একেএম আবু মুছা , কবি জসিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক আনিচুর রহমান , ইমাম আবু হানিফা একাডেমী দাখিল মাদ্রাসা সুপার মুহাম্মদ নূরুজ্জামান হেলালী , ধূরুং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ( ভারপ্রাপ্ত ) ছানাউল করিম , সতরুদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক শুকুর আলম আজাদ , লেমশীখালী উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক আবু ইউছুফ , আল - ফারুক আদর্শ মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মুর্শেদুল মন্নান , আলী আকবর ডেইল দাখিল মাদ্রাসা সুপার জহিরুল ইসলাম , কুতুবদিয়া জামেয়া নূরানীয়া বালিকা দাখিল মাদ্রাসা সুপার জাকের হোছাইন , উত্তর ধূরুং গাউছিয়া আদর্শ দাখিল মাদ্রাসা সুপার মাওলানা শিব্বির আহমদ মুনিরী , উত্তরণ বিদ্যা নিকেতন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আইয়ুব খান সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান , সাংবাদিক ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ । এতে ৫শতাধিক শিক্ষার্থীদের মা উপস্থিত ছিলেন ।
১ ) ভারতের বাৎসরিক বাজেট ইদানীং দশ হাজার বিলিয়ন টাকা ছুঁতে চলেছে ।
পোস্ট করা হয়েছে : সোম মার্চ ১৫ , ২০১০ ৩ : ১২ অপরাহ্ন
কর্নেল দুলাল বলেছেন : জ্বীভে কামড় আস্তে দেন । জ্বীভ কেটে যাবে ।
৮৬ । এরাই তারা , যারা পরকালের বিনিময়ে পার্থিব জীবনকে ক্রয় করে থাকে । তাদের শাস্তিকে লঘু করা হবে না অথবা তাদের সাহায্যও করা হবে না ।
চারু অত্যন্ত রাগ করিয়া কহিল , ' তা হলে আমার ও ঘরে দরকার নেই - - ও থাক্ । '
স্বপ্নকথক বলেছেন : বাহ , বর্ণমালা তো অনেক ফাস্ট হয়ে গেছে !
অনুসন্ধানে জানা যায় , অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সন্ত্রাসীদের দমনে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে । বেপরোয়া অপরাধীদের গ্রেফতারে অভিযানে নেমে গোলাগুলি এবং গুলিবিদ্ধ হওয়ার অহরহ ঘটনা ঘটছে । তবে অভিযোগ রয়েছে , সন্দেহ হলেই রাস্তা থেকে কোনো ব্যক্তিকে আটক করে পায়ে গুলি করে আহত করা হয় । সম্প্রতি এ ধরনের অনেক অভিযোগ আসছে । সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের গুলি করে ছিনতাইকারী ও চাঁদাবাজ বলেও চালিয়ে দেয়া হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে । তবে গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিদের স্বজনরা আটক হওয়া ব্যক্তিকে নিরপরাধ বলে দাবি করেন । অনেক সময় পুলিশের হেফাজতে থাকাকালে ভিকটিম নিজেকে নিরপরাধ প্রমাণ করারও সুযোগ পায় না । তবে কয়েকটি ঘটনায় জানা গেছে , পুলিশ যাদের আটক করে ছিনতাইকারী বলে গুলি করেছে এর মধ্যে নিরপরাধ লোকের সংখ্যাই বেশি ।
উৎপল শুভ্র ক্রীড়া সাংবাদিক । গত দশ বছর ধরেই ' যাকিছুভালো ' পত্রিকার খেলার খবরের পাতা তিনি নানারকম ফিচারে ফিচারে ভরে দিচ্ছেন । ক্রিকেট নিয়ে তার মহামূল্যবান ( ! ) বিশ্লেষণ পড়তে পড়তে খুব সহজেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে , কিছু নির্দিষ্ট মতামত এবং একপেশে দৃষ্টিভঙ্গি ছাড়া খেলা বা খেলোয়াড়কে বিশ্লেষণের কোন ক্ষমতা তার নাই । এই একপেশে মনোভাব থেকে তিনি ক্রমাগত বাংলাদেশ ক্রিকেট দল নিয়ে মতামত দেন । সমালোচনা করেন । নিন্দা করেন । দল ও কোচের প্রতি কটাক্ষ এবং বিদ্রূপ করেন । যেমন খারাপ খেলোয়াড়দের প্রশংসা এবং পক্ষপাত দেখিয়ে ধোয়া তুলসিপাতা বানান , তেমনি অনেক সামর্থবান ও প্রতিশ্রুতশীল খেলোয়াড়ের প্রতি তুচ্ছ ত্রুটি নিয়ে চিৎকার চ্যাঁচামেচি জুড়ে দেন । এই পক্ষপাতের নির্লজ্জ রূপ দেখা যাচ্ছে ইদানিং । বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার পর থেকেই এই ব্যাটা যেন উঠেপড়ে লেগেছে বাংলাদেশ দলের খারাপ দিক বের করতে । সাকিবের সব সিদ্ধান্ত , কোচের দল নির্বাচন থেকে শুরু করে কে কি বললো , কে কোথায় গেল এগুলো নিয়েও তার খবরদারি ভয়ানক বেড়েছে । এই অথরিটারিয়ান ভাঁড়ামো ( কারণ বেশিরভাগ মতামতই প্রবল হাস্যকর ) আমাদের দলের ক্ষতি করছে । তাদের মনোসংযোগে প্রভাব ফেলতে পারে । উৎপলের প্রিয়তম খেলোয়াড় আশরাফুল দলে নাই । এতেই যেন আমাদের দলের এক্কেবারে বারোটা বেজে গেছে । তারা আর খেলতেই পারছে না । কোচের নামেও তার অজস্র বিষোদ্গার । আসল চিত্র তা নয় । বর্তমান বাংলাদেশ দল আগের যে কোন বিশ্বকাপের চাইতে অনেক সংহত এবং পরিণত । দেশের মাটিতে তারা বিশ্বকাপ খেলছে । সুতরাং এই বিশ্বকাপে তারা খুব ভালো করবে এমন আশাই আমরা সবাই করছি । বড়ো দলগুলোও সমীহ করে দেখছে আমাদের । সাকিব - তামিম থেকে শুরু করে রুবেল - শফিউল পর্যন্ত সবাইকে নিয়েই আমরা আশাবাদী । তারাও হয়তো এটা জানেন । ভারত - বাংলাদেশ ম্যাচে ২৫ হাজার দর্শকও অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে তাদের । সেই নিরঙ্কুশ সমর্থনের মাঝে দেখতে পাই , উৎপল শুভ্র বদমায়েশি করছে । তুচ্ছ ইস্যু নিয়ে , ক্রিকেট - বুদ্ধি না খাটিয়ে ভাঙা রেকর্ডের মতো বাজতে শুরু করেছে । সাথে তার সাঙ্গ - পাঙ্গরাও কলম হাতে যথেচ্ছা লিখছে । আমাদের না হয় আলু - পত্রিকা নাই , কিন্তু এখানে আমরা একত্রিত হতে পারি । বেশি কিছু না , খালি আমাদের সেরা একাদশের খেলোয়াড়দের জানাতে পারি যে আমরা তাদেরকেই সমর্থন দিবো । এইসব বাল - ছাল সাম্বাদিক ভোম্বলের কথায় আমরা প্রভাবিত হচ্ছি না । মাঠে জান লড়িয়ে খেলুক দলের সকলে , জয় আমাদের হবেই ! তখন এইসব ভোম্বলকে একহাত দেখে নেয়া যাবে ! উৎপল শুভ্রকে ঠেঙ্গানোর জন্য ফেইসবুক গ্রুপ ! ! !
Download XML • Download text