ben-29
ben-29
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
নতুন গ্রিড সাবস্টেশনে একের পর এক বিপর্যয়ের কারণ যন্ত্রপাতির অচলবস্থা ? নাকি সংশ্লিষ্টদের অদতা ? এসব প্রশ্নের জবাবে নানাজন নানা কথা বললেও অদতার কথা কেউ স্বীকার করেননি যেমন , তেমনই নতুন যন্ত্রপাতিকেও পূর্ণদোষারোপ করা হয়নি । গরমের শুরুতে দেশের অন্যান্য স্থানের মতো চুয়াডাঙ্গাতেও বিদ্যুতের লোডশেডিং শুরু হয়েছে । অভিযোগ , পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর তুলনায় চুয়াডাঙ্গায় লোডশেডিঙের মাত্রা দ্বিগুনেরও বেশি । এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা ওজোপাডিকোর এক সহকারী প্রকৌশলী বললেন , গরমে চুয়াডাঙ্গা বিদ্যুত বিতরণ কেন্দ্রে ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুত পাওয়া গেলে সব গ্রাহকের চাহিদা ঠিকমতো মেটানো যায় । এখন মিলছে ৯ মেগাওয়াট । এ কারণে লোডশেডিঙের মাধ্যমে ফিডারগুলোর গ্রাহকদের বিদ্যুত দেয়া হতো ।
যখন আমার স্বপ্নেরা সব ধূসর ছিলো কোথা থেকে পেলাম ভরা চাঁদের আলো ?
মাতু : আমি শুধু ঘটে যাওয়া ঘটনার কথাই বলেছি । রাজনৈতিক আলাপ - আলোচনা বা উস্কানিতে জড়াতে চাই না । ওমর আবদুল্লাহ যখন নির্বাচিত হন , শহর এবং গ্রামের অধিকাংশ মানুষ সে নির্বাচনে ভোট দিয়েছে । এখন হতে পারে কাশ্মিরিদের মোহ কেটে গেছে । এই বিক্ষোভ , প্রতিবাদ সেই কারণেই । কিন্তু আপনাদের সমস্যা আছে , যেটা আপনার বক্তব্যের শুরুতে প্রকাশ পেয়েছে ।
ফুলবাড়ীতে কয়লা খনি স্থাপনের বিষয়ে যে প্রশ্নটি আলোচিত হতে দেখা যায় না তা হলো ফুলবাড়ী কয়লা আবিষ্কারক অস্ট্রেলিয়ান কোম্পানি বিএইচপি সেখানে কয়লা আবিষ্কারের পর উন্মুক্ত খনি স্থাপন করেনি কেন ? আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মাইনিং কোম্পানি বিএইচপির কারিগরি দক্ষতা ও আর্থিক সামর্থ্য সর্বজন স্বীকৃত এবং এর খনি নির্মাণ কার্যক্রম বিশ্বের অধিকাংশ সম্পদশালী দেশজুড়ে বিস্তৃত । সমপ্রতি প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী , বিএইচপি বাংলাদেশে উন্মুক্ত কয়লা খনি স্থাপনের লক্ষ্য নিয়ে কয়লা অনুসন্ধান করতে আসে । কিন্তু ১৯৯৭ সালে ফুলবাড়ীতে কয়লা আবিষ্কারের পরে উন্মুক্ত কয়লা খনি স্থাপনের প্রশ্নে বিএইচপি অগ্রসর হতে দ্বিধা করে । এর কারণ বিএইচপি মনে করে , ফুলবাড়ী এলাকার ভূপ্রকৃতি ও সামাজিক পরিবেশে ১০০ মিটারের বেশি গভীরতায় অবস্থিত কয়লা উন্মুক্ত খনন পদ্ধতিতে খনন করলে তা পরিবেশকে যথেষ্টভাবে প্রভাবিত করবে , যা কি না অস্ট্রেলিয়ার পরিবেশনীতির মানদণ্ডে গ্রহণযোগ্য নয় । বিএইচপি মনে করে , কয়লাস্তরের গভীরতা ১০০ মিটারের কম বা কাছাকাছি হলে তবেই এ দেশে উন্মুক্ত কয়লা খনি স্থাপন সম্ভব । ফুলবাড়ীতে কয়লাস্তরের গভীরতা ১৫০ থেকে ২৫০ মিটার । পরে বিএইচপি ফুলবাড়ী কয়লাক্ষেত্র এশিয়া এনার্জি কোম্পানির কাছে হস্তান্তর করে দেশ ত্যাগ করে । ফুলবাড়ী কয়লার গভীরতা ১৫০ থেকে ২৫০ মিটার হওয়ার কারণে যদি তা উন্মুক্ত খনি স্থাপনের যোগ্য বলে বিবেচিত না হয় , তবে অপর কয়লাক্ষেত্রসমূহ যেমন খালাশপীর ( গভীরতা ২৬০ - ৪৫০ মিটার ) বা দীঘিপাড়া ( গভীরতা ২৫০ - ৩৫০ মিটার ) কোনোভাবেই উন্মুক্ত খনির যোগ্য নয় ( জামালগঞ্জ কয়লার গভীরতা ৬০০ মিটারের বেশি বিধায় তা কোনো পদ্ধতিতেই উত্তোলনযোগ্য নয় ) । তাহলে বাংলাদেশে কি কোথাও উন্মুক্ত কয়লা খনি করা সম্ভব নয় ? বিষয়টির ওপর সরকার গঠিত বিশেষজ্ঞ দল প্রণীত প্রস্তাবিত কয়লানীতিতে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে । সেখানে বলা হয়েছে যে বাংলাদেশের ভূতাত্ত্বিক ও সামাজিক প্রতিবন্ধকতা বিবেচনায় এনে কয়লা খনন পদ্ধতি নির্ধারণ করতে হবে । এতে প্রস্তাব করা হয়েছে যে বড়পুকুরিয়া কয়লাক্ষেত্রের এক প্রান্ত বরাবর যেখানে কয়লার গভীরতা সবচেয়ে কম ( ১১৭ মিটার ) , সেখানে একটি উন্মুক্ত খনি করা যেতে পারে । খালাশপীর ও দীঘিপাড়া কয়লাক্ষেত্র ভূগর্ভস্থ খননের মাধ্যমে উন্নয়ন করা সম্ভব । কিন্তু বড়পুকুরিয়া ভূগর্ভস্থ কয়লা খনির অভিজ্ঞতায় মাত্র ২০ শতাংশ কয়লা আহরণ হবে বলে যে চিত্র পাওয়া যায় তা সামগ্রিকভাবে কতটা অর্থনৈতিক লাভ বয়ে আনবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে । আবার ভূগর্ভস্থ কয়লা খনি যে পরিবেশের ক্ষতি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত তাও নয় । ইতিমধ্যে বড়পুকুরিয়া খনির ওপর ভূপৃষ্ঠে জমি দেবে যাওয়ার ফলে অনেক এলাকাজুড়ে ফসলি জমি নষ্ট হয়েছে । সুতরাং একদিকে ভূগর্ভস্থ কয়লা খনি নির্মাণের বিশাল ব্যয় ও তার বিপরীতে কয়লা মজুদের সামান্য অংশ উত্তোলন করার যৌক্তিকতা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন করেন ।
যাদবদের শাখাটি রাজা পুরুর বংশের মধ্যে সবচেয়ে আলাদা । তারা দীর্ঘ্যকাল সর্বগ্রাসী রাজতন্ত্রের আওতায় আসেনি । তারা রাজা নির্বাচন করেছে , কিন্তু যিনি প্রজার অনুরঞ্জন করেন সেই অর্থটি বজায় রেখেছে । কংসের পিতা উগ্রসেন রাজা ছিলেন , কিন্তু কংসের মত সর্বময় কর্তৃত্ব তাঁর ছিল না । তিনি শ্রদ্ধাভাজন ছিলেন , ভীতিপ্রদ না । কংসের উচ্ছেদে তাঁর পূনর্প্রতিষ্ঠা ঘটেছে । যারা এই কান্ড ঘটিয়েছে তারা দুই কিশোর , বলরাম এবং কৃষ্ণ । এই দুই কিশোর শূরের এবং ভোজকন্যা মহিষীর পুত্র বসুদেবের সন্তান । বসুদেব সৌন্দর্য্যের জন্য বিখ্যাত । তাঁর অন্য নাম আনকদুন্দুভি । কথিত তাঁর জন্মকালে দুন্দুভি নিনাদে বিশ্বপরিপূর্ণ হয়ে উঠেছিল । ভোজ বংশীয় রাজা আহুক অন্ধক গোষ্ঠীর কুকুর - পুত্র । তাঁর বাহিনীর প্রসিদ্ধি এককালে উত্তরাখন্ডে প্রভূত । আহুকের দুই পুত্র , দেবক এবং উগ্রসেন । দেবকের চারপুত্র এবং সাতকন্যা জন্মায় । দেবকী , শান্তিদেবা , সন্দেবা , দেবরক্ষীতা বৃকদেবী , উপদেবী ও সুনাম্নী এই সাতকন্যার বিবাহ হয়েছিল বসুদেবের সঙ্গে । বসুদেবের আরো ছয় পত্নী ছিলেন পুরুবংশীয় । রোহিণী , মদিরা , ধরা , বৈশাখী , ভদ্রা ও সুনামা । দুই পরিচারিকা সুতনু এবং বড়বা - ও তাঁর পত্নীরূপে পরিগণিত হয় । বসুদেবের জ্যেষ্ঠা পত্নী পুরুবংশীয় রোহিণীর পুত্র রাম বা বলরাম । আর কৃষ্ণ ভোজ বংশীয় দেবকীর সন্তান । ব্যাসদেব মনোনিবেশ করে এদের বংশবৃত্তান্ত শুনছিলেন । পুরু , ভোজ এই দুই বংশের সঙ্গেই এদের সম্পর্ক আছে । আবার বৃষ্ণি এদের বংশনাম । পুরাণখ্যাত কার্ত্যবীর্য্যার্জুনের হৈহয় বংশের সঙ্গে এদের সম্পর্ক আছে বংশ সূচক যাজ্ঞিক ক্রোষ্টার জন্য । ক্রোষ্টা , যদু পুত্র হৈহয় বংশস্রষ্টা সহস্রদের ভ্রাতা ।
বাসন্ত বিষুব বলেছেন : তার কিছু ভাল গুণ যে নেই তা আমি বলিনি ।
ঢাকা , ৮ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : গ্রামীণফোন সুপার কাপের টিকেটের মূল্য কমিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ( বাফুফে ) । আগামীকাল শনিবারের ম্যাচ থেকে প্রতিটি খেলার গ্যালারি টিকেটের মূল্য ৩০ টাকা ও ভিআইপি ( ২ ও ৩নং গেট ) ৬০ টাকা হারে ধার্য করা হয়েছে । আজ শুক্রবার উদ্বোধনী দিনে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও ব্রাদার্স ইউনিয়নের ম্যাচ উপভোগ করতে বিপুল সংখ্যক দর্শক স্টেডিয়ামের বাইরে সমবেত হয় । তবে টিকেট মূল্য বেশি ধার্য করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে তারা । পরবর্তীতে দর্শকরা বাফুফের কাছে টিকেটের মূল্য কমানোর জন্য অনুরোধ জানায় । ওই অনুরোধের প্রেক্ষিতে বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন টিকেটের মূল্য কমানোর ঘোষণা দেন । এর আগে টিকেট মূল্য সাধারণ গ্যালারি ৫০ টাকা ও ভিআইপি গ্যালারি ( ২ ও ৩নং ) ১শ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমআর / জেডআর / ২০ . ১৫ঘ . )
ফেনী , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : দাগনভূঞার রাজাপুরে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ তদন্তে গঠিত কমিটির কাছে সাক্ষ্য দেয়ায় এক সাক্ষীকে প্রহার , প্রতিপক্ষের কর্মী - সমর্থকদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাকে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
মনোমোহন সরকার ( গৌরীপুর ) : বাংলায় কি সিডিউল্ড কাস্ট শিল্পী আছেন ? - এসব প্রশ্ন থাক । জাত নিয়ে আজ আর কেউ মাথা ঘামায় না । - বিশেষ করে কলকাতায় ।
রাতের শেষ ট্রেন । খুব একটা ভিড় ছিলনা । আসন খুঁজে পেতে বেগ পেতে হলনা । পাশের সীটখানি খালি পড়ে রয়েছিল । ইচ্ছে করছিলোনা জানালার পাশে বসতে । আস্তে আস্তে শব্দ করে ট্রেন ছুটে চলল । জানালার অবহেলিত ফাঁক গুলো দিয়ে চাঁদের আলো খেলা করতে লাগল । চলন্ত ট্রেন থেকে চাঁদটাকে দেখার লোভ সামলাতে পারলাম না । জানালাটা খুলতেই পাশের সীটে আবিষ্কার করলাম একখানি কাগজের খাম । ভাবলাম হয়তো কারও কোন দরকারি কাগজ । চট করে খাম খানি খুলে পেললাম । তিন ভাঁজের একখানা চিঠি । স্পষ্ট অক্ষরের শব্দগুলোর অবস্থান বুজতে পারলাম কিন্তু আলো সল্পতার জন্য পড়ার যাচ্ছিলনা । চিঠি খানি না পড়ে থাকতে পারলাম না , নিজে গিয়েই কামরার বাতিটা জালালাম । দেখতে পেলাম আরও সাত আট জন মানুষের অবস্থান । সবার চোখে মুখে ঘুমের প্রস্তুতি । বাতিটা যে সবাইকে বিরক্ত করল তা আর বুজতে বাকি রইলনা । মুখ পুটে কেউ কিছু বললনা । চিঠির প্রাপক হল বেনু । প্রেরক এর নাম নেই , শুধু লেখা আছে " তোমারই অচেনা মানুষ যে তোমায় জানে সবচেয়ে বেশী " । তার খানিকটা নিচে আড়াআড়ি করে একটা সাক্ষর , নাম সম্ববত জয়নাল । পড়তে শুরু করলাম চিঠিখানি । [ চিঠি ] বেনু , তুমি ভালো নেই আমি জানি । তোমার ভেতরটা যে আমি ছুঁতে পাই আমার হৃদয় দিয়ে । তোমার ধূসর চোখের প্রার্থনায় যে শুধু আমি ছিলাম , সে আমি ঠিকেই বুজতে পারি । এই একবিংশ শতাব্দীর ঊষা লগ্নে মনের লেনা দেনা যেখানে খুবেই সস্তা , অথচ আমরা একে অপর কে চাই , তাই বলতে পারিনি । সেই কিশোর বয়সে নিজের অজান্তে মনের এক কোনে তোমায় নিয়ে সপ্ন বুনতে শুরু করেছে । চোখের ইশারায় আমি কিন্তু ঠিকই বুজিয়ে দিয়েছিলাম আমি তোমাকে কতখানি চাইতাম । একটা সময় পর আমি অদ্ভুত ভাবে বুজতে পারলাম , আমি যেনও তোমার অনুভুতি টুকু ছুঁতে পারি । যেদিন তুমি লাল জামা পরবে আমি কিরকম করে আগেই বুঝে ফেলতাম । তোমার মনে আছে কিনা আমি জানিনা , একদিন আমি বিশুদের পুকুর ঘাটে লিখে রেখেছিলাম আজ সে পড়বে একটা সবুজ জামা । আর তার সাথে রক্ত জবা অসম্বব মানাবে তাকে । দুটো জবা ফুলও রেখেছিলাম তার পাশে । তুমি সেদিন ঠিকেই সবুজ জামা পরেছিলে জবা ফুল গুলো হাত দিয়ে স্পর্শ করে রেখেদিলে আগের জায়গায় । আমার রাখা ফুলগুলোর ঠাই হয়নি তোমার খোঁপায় । আর আমার ভাঙা তরীতে ঠাই হয়নি তোমার । তোমাকে একটি বার দেখার জন্য কতটা ব্যাকুল হয়ে থাকতাম , অথচ আজ বহু দিন হল তোমায় দেখিনি । সেই কাক ডাকা ভোরটি নিশ্চয় তুমি মনে রেখেছ । সেইদিন তোমার ঐ হাসি ভোরের আলোর চেয়েও বেশী উজ্জল ছিল । সেইসব দিন আর কখন ফিরে আসবে না । একটা সময়ে আমাদের ভালোলাগা গুলো আর মানুষের চোখ ফাঁকি দিতে পারেনি । আমার খুব কাছের বন্ধু কায়সার কিংবা তোমার মামাতো ভাই শফিক এর হীনমন্যতা সত্যি সেইদিন অবিশ্বাস্য ছিল । জলিল , আব্বাস কিংবা আমার বড় কাকু একে একে সবাই হয়ে উঠল আমাদের পথের কাঁটা । ছামাদপুর থেকে বেলায়েত , হারুন আমাকে এসে শাসিয়ে গিয়েছিল । এইরকম আরও অনেক কিছু ঘটেছিল যা তুমি জানতেই পারনি । ভালো লাগাত আর যোগ বিয়োগ হিসেব করে হইনা । ভালো লাগা থেকে ভালবাসা । এই নির্মম সত্যটা যুগে যুগে অনেকে বুঝেনি , তারা কোনদিন বুঝবেওনা । তুমি কেমন আছো এখন ? আমাকে কি মনে পড়ে তোমার ? যদি ভুলে যাও তাতেও কোন আক্ষেপ নেই । যেভাবে যেমন থাকনা কেন ভালো থেকো । আর আমার কথা , নাইবা জানলে কেমন আছি । কি হবে আর জেনে । ইতি , তোমারই অচেনা মানুষ যে তোমায় জানে সবচেয়ে বেশী - - - - - - ০ - - - - - - ০ - - - - - - - ০ - - - - - - - সারাপথ শুধু বেনু আর জয়নাল এর কথাই ভাবলাম । বেনু কেমন আছে জয়নালও বা কোথায় আছে এখন ? চিঠিটা বেনুকি পেয়েছিল , নাকি পেয়েও অবেহেলিত করে ফেলল । এরই মাঝে পার হয়ে গেলো দুটো ষ্টেশন , সামনেই নেমে পড়ব আমি । হটাৎ মনে হল ট্রেন এর কামরায় কোথাও নেইত বেনু কিংবা জয়নাল । আশে পাশে তাকিয়ে দেখলাম বেনু কেন কোন নারীর অবস্থান টুকু নেই , আর জয়নাল কি করে চিনব তাকে । জীবন চলছিল জীবনের নিয়ম মেনে । মাঝে মাঝে তিন ভাঁজের চিঠিখানি পড়ি , আর ভাবি বেনু আর জয়নালকে নিয়ে । একবার ভেবেছিলাম ছামাদপুর এর খোঁজ করব , যাব সেখানে । বেলায়েত কিংবা হারুন এর যদি কোন সন্ধান মিলে । সময় সুযোগ আর হয়ে উঠলনা । প্রায় চার বছর পর গিয়েছিলাম এক তৈরি পোশাক কারখানার নিরীক্ষা প্রতিবেদন এর কাজে । কাগজ পত্র দেখতে দেখতে হঠাৎ লাইন সুপারভাইসার এর সাক্ষর দেখে চমকে উঠলাম । বেগের ভেতর থেকে চিঠিখানি বের করে মিলিয়ে দেখলাম । হ্যাঁ , এইত সেই জয়নাল । জয়নাল এর সন্ধান মিলল । কারখানার পেছনের দিকে এক কোনে একচালা ঘরে জয়নাল এর বসত । দেখা করতে গেলাম তার সাথে । আমাকে দেখে খুব সাধারন একজনের মত করে উঠে দাড়িয়ে সালাম করল । চেয়ারটা টেনে বসলাম তাকেও বসার জন্য ইশারা করলাম । শুরুতে জিজ্ঞেস করলাম কেমন আছে বেনু । - কোন বেনু ? চিঠিটা খুলে দেখালাম । - আপনে ওকে বেনু বলে ডাকবেন না । ওর নাম বিনা । - ও তাই । কেমন আছে বিনা । - কেন জানতে চান আপনি ? - আমি কি জানতে পারিনা ? - না । - বিনাকি চিঠিখানি পেয়েছিল ? - জানিনা । - আপনি কি বিরক্ত বোধ করছেন ? - কেন জানতে চাইছেন ? কি হবে জেনে ? যদি বলি আমি কিছুই জানিনা । আর কোন কথা না বাড়িয়ে আমি ঊঠে পড়লাম । সারারাত ভাবলাম জয়নাল এর কথা গুলো । সকালবেলা গিয়ে জয়নাল সম্পর্কে খোঁজ নিলাম । গত ছয় বছর যাবত চাকরি করছে । শ্রমিক থেকে শুরু করে আজ সুপারভাইসর । খবর নিয়ে জানলাম জয়নাল বিবাহিত । কুমিল্লার কংস নগরে গাঁয়ের বাড়িতে থাকে তার মা - বাবা , স্ত্রী । জয়নাল হাতে লিখা কিছু কাগজ দেখলাম । চিঠির লিখার সাথে কোন মিল নেই । মনে খটকা লাগল । চিঠির অনুভূতিটুকু কি জয়নালের নাকি শুধু বাকা সাক্ষরটাই শুধু জয়নালের ? আবার দেখা করতে গেলাম জয়নালের সাথে । আজ তাকে কিছুটা স্বাভাবিক মনে হল । সালাম দিয়ে কেমন আছি জিজ্ঞেস করল । - আছি ভালো । আপনি ? - জী , ভালো আছি । - আপনি খুব বিরক্ত না হলে কয়টা প্রশ্ন করতে পারি ? - জী , করুন । - চিঠির হাতের লিখাতো আপনার না । - না , আমার নয় । - আনুভুতি গুলোকি আপনার ? - ( অদ্ভুত ধরনের একটা হাসি দিল ) কি লাভ আপনের এইসব জেনে ? আপনি কি পারবেন বেনুর অচেনা মানুষকে ফিরিয়ে দিতে তার বেনুকে । আমাকে এইসব জিজ্ঞেস করে কোন লাভ নেই । আপনার মত বেনু আমার কাছেও এক অচেনা মানুষ । চুপ করে রইলাম আমি । মাথাটা যেন শূন্য হয়ে গেল । জয়নালকে শেষ একটা প্রশ্ন করলাম । বেনু বলে কি আসলেই কেউ আছে ? উত্তরে জয়নাল বলল হয়তো হ্যাঁ , হয়তো না । এইবার সত্যিকার অর্থে দ্বিধাবোধ জাগ্রত হল । বেনু বলে কি আসলে কেউ আছে ? আর যদি থেকেই থাকে সে কি জয়নালের বেনু নয় ? অনেকগুলো প্রশ্ন বাসা বাধল মনের ভেতর । বেনুর সত্যটা জানার জন্য উৎসুক হয়ে উঠলাম । নিজের ভেতরে বেনুর জন্য ধীরে ধীরে কিছুটা কষ্ট অনুভব করতে লাগলাম । সত্যটা জানার জন্য ছুটে গেলাম জয়নালের গ্রামের বাড়ি । জয়নালের উদ্ভুত আচরণে যতটানা অবাক হলাম , তার চেয়ে বেশী অবাক হলাম তার বাড়ি গিয়ে । ঠিকানা মত সবার দেখা মিলল জয়নালের বাবা - মা , বউ - সন্তান এবং জয়নালের । কিন্তু এই এক অন্য জয়নাল । গাঁয়ের হাটের মুদি দোকানদার বউ - সন্তান নিয়ে সুখে থাকা এক অন্য জয়নাল । আমার জানা জয়নালের কোন হদিস কেউ দিতে পারেনি । অনেক খোঁজ করে বেনু কিংবা বিনার কোন অস্তিত্ব মিলল না । খুজে পাইনি কাইসার , সফিক , আব্বাস , জলিল নামের কোন চরিত্র । নতুন এক অন্ধকারের মুখোমুখি হলাম । কিন্তু খুঁজে পেলাম বিশুদের পুকুর ঘাট , যে একমাত্র সাক্ষী কিন্তু কিছুই বলতে পারবে না । তাহলে কে সেই জয়নাল । সে কি আসলেই বেনুর অচেনা মানুষটি ? বেনুকে খুঁজে পাওয়ার আর কোন উপায় আমার জানা নেই । একবার ভাবলাম জয়নালের মুখোমুখি হব আবার । পরে ভাবলাম কি লাভ , থাক জয়নাল তার নিজের মত করে এক অদ্ভুত অচেনা মানুষ হয়ে । আমিতো আর পারবনা বেনুর অচেনা মানুষকে ফিরিয়ে দিতে তার বেনুকে । আমার সঙ্গী হয়ে রইল তিন ভাঁজের একখানা চিঠি আর সত্যিকারের বেনু কিংবা বিনাকে না জানার কষ্টটুকু ।
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন : ব্লগে কে কেমনে রির্ভাস খেলে ভালই জানি । অতএব . . .
" একটি দল তিন - চতুর্থাংশ মেজরিটি পেলে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য ঝুঁকির সৃষ্টি হয় " - গত ১১ জানুয়ারি তারিখে অধ্যাপক আহমদের এই বক্তব্যের তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা - বিশ্লেষণ করার বুদ্ধি - ক্ষমতা আমার নেই । শুধু বলতে চাই , ভোট দিয়েছে জনগণ তথা দেশের সচেতন ভোটার । এসব নাগরিক ও ভোটারদের সচেতন করার জন্যই তো অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের নেতৃত্বে ' সুজন ' ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা সেমিনার , সিম্পোজিয়াম করেছেন , প্রচার - প্রচারণা চালিয়েছেন । নিশ্চয়ই সেই প্রচারণায় উদ্বুদ্ধ হয়েই ভোটাররা তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে একটি দলকে তিন - চতুর্থাংশ আসনে নির্বাচিত করেছেন । তাহলে ভোটাররা কি ভুল করলেন তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করে গত ২৯ ডিসেম্বর নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ? তাহলে তো বলতে হয় , ' সুজন ' যে - প্রচারণা চালিয়েছিল নির্বাচনের আগে ভোটারদের উদ্দেশ্যে তা ভোটাররা ঠিকমতো বোঝেননি । আর না বোঝার কারণেই একটি দলকে তিন - চতুর্থাংশ আসনে জিতিয়ে দিয়েছেন তাঁরা । আহ্ , অবুঝ ভোটাররা কেন যে এমন একটি কাজ করলো ! আমাদের সমাজের ' চিন্তাপতি ' দের ঘুম হারাম হয়ে গেছে । খুবই দুঃখজনক ! সত্যিই তো যত দোষ ঐসব নাদান ভোটারদের । তাঁরা যে এমন করে দাবার দানটি উল্টে দেবেন তা হয়তো স্বপ্নেও কল্পনা করেননি জিয়াউর রহমানের সাবেক উপদেষ্টা মহোদয় ।
আপনি একসাথে কয়েকটি আইডি বলতে কি বুঝাতে চেয়েছেন ঠিক বুঝলাম না আমি । এই কথার দুইটি অর্থ হতে পারে । ১ . একসাথে কয়েকটি ইয়াহু আইডি বা ২ . একসাথে ইয়াহু , গুগুল , ফেইবুক আইডি । আপনি কোনটা বুঝাতে চেয়েছেন ? যদি দুই নাম্বারটা হয় তাহলে নিচের লিংক থেকে নিমবাজ ডালো করে নিন । তাহলে আপনি জিমেইল , ইয়হু , হটমেইল , ফেইসবুক সব আইডি একসাথে ব্যবহার করতে পারবেন । নিমবাজ পিসির জন্য ব্যবহার করতে এখানে টোকা দিন । নিমবাজ মোবাইলের জন্য ব্যবহার করতে এখানে টোকা দিন । এইটি ব্যবাহর করার জন্য আপনাকে নিমবাজে একটি একাউন্ট করতে হবে । যা ফ্রীতে করা যায় ।
এখানে একটু দেখুন । টেনেচার থিমে সমস্যার একটা গোজামিল সমাধান দিছি
পাইরেসির সুফল আমিও ভোগ করেছি , করে চলেছি । সত্যিকার অর্থে বলতে গেলে , জ্ঞানতত্ত্বের অনেক ক্ষেত্রেই তৃতীয় বিশ্বের মানুষ যে ধারণা অর্জন করতে পারছে , বাদানুবাদ করতে পারছে , তার কারণ এই পাইরেসি । নীলক্ষেতের ফটোকপির দোকানের সুবাদে অজস্র দুর্লভ বই এখন জ্ঞানপিপাসু ছাত্র - ছাত্রীদের হাতের মুঠোয় । নিশ্চয়ই এর সুফল আছে । মেধাসত্ত্ব নিয়ে একটি সূক্ষ্ম রাজনীতি রয়েছে সাম্রাজ্যবাদী দেশসমূহের , যাতে মেধাও পণ্য হয়ে ওঠে , মেধাকেও কেনাবেচা করা যায় । এই দিকটা বাদ দিলে বোধকরি মেধাসত্ত্বের বিষয়টিকে আমরা ভেবে দেখতে পারি । তবে জানুসি যে বলছেন
ব্যক্তিগত ভাবে পাইরেসী ত্যাগ করার পর থেকে মানসিকভাবে শান্তিতে আছি । হীনমন্যতাগুলো খোঁচায় না ।
লেখক বলেছেন : ভায়োলেসন্স কোন সমাধান নয় । সাঠে থাকবার জন্য ধন্যবাদ ।
অপরদিকে করইশ গ্রামের নাম সংকীর্ত্তন এ উৎসব শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন তদারকি করছে । এ ছাড়া হিন্দু - বৌদ্ধ ও পূজা উদযাপন পরিষদের নের্তৃবৃন্দ এ নাম সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠান পরিদর্শন করেছেন । এ সময় স্থানীয় নাম সংকীর্ত্তন আয়োজন কমিটির নের্তৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ।
অজিত বলেছেন : গুগুল ট্রান্সলেটরে সব ভাষার অনুবাদ ই এমন হয় । নিজে যদি দুইটা ভাষায় জানেন তবে যা একটু কাজে আসে । যদি তা না হয় তবে কোন কাজেই আসবে না । হাস্যকর ট্রান্সলেশন হবে । তাই ইংলিশ থেকে বাংলা করলে , যে শব্দসমষ্টি শো করবে তা নিজে আবার রিঅ্যারেন্জ করে নেয়াটাই একমাত্র উপায় ।
লেখক বলেছেন : আপনি এত পরে আসলেন ক্যান ! দাঁড়ান আপনার ব্লগে যেয়ে সব আমের আচার একাই সাবাড় করব । আমি কিন্তু সেইরকম খাদক মুহাহাহাহা
সাইফহিমু বলেছেন : ভাইডি কমেন্টের কি দরকার . . . . . পইড়া চইলা যান গা । তথ্য শেয়ার করবার পারলাম এইডাটেই দিল খুশ হইয়া গেল গা ।
বারটার দিকে ইথারের স্কুল ছুটি হয় । প্রতিদিন ইথারের মা জাহানারা রহমান গাড়িতে করে ওকে নিতে আসেন । আজকেও এসেছেন । ইথার গাড়িতে উঠেই বায়না ধরে , - আম্মু আইসক্রিম খাব । - না । - তাহলে চকলেট । - না । - ধুর । তুমি কিছুই কিনে দাওনা । বাবা প্রতিদিন কতকিছু কিনে দেয় । - হুম । ওই খেয়েই তো দাঁতে পোকা লাগিয়েছিস । প্রত্যেকটা দাঁত ডাক্তারের কাছে তুলে আনতে হয় । খবরদার চকলেটের নাম করবি না আমার সামনে । - আচ্ছা চকলেট খাব না । আইসক্রিম দাও । - ওটাও হবে না । ডাক্তার আইসক্রিম খেতে বারন করেছে । তোর বাপ যেমন পচা । একটু ঠান্ডাতেই সর্দি লাগে । তোরও একই অবস্থা । যেমন বাপ তেমন তার বেটা । - আমি আব্বুকে বলে দিব । - দিস । তোর বাপকে আমি ভয় পাই নাকি ? - পাওনা আবার । ইথার ফোকলা দাঁতে হাসতে থাকে । ইথারের আম্মু চোখ পাকিয়ে ইথারের দিকে তাকিয়ে হেসে ফেলেন । কিছুক্ষন পর ইথারের কনার কথা মনে পড়ে । আম্মুকে জিজ্ঞেস করবে ভাবে । - আচ্ছা আম্মু একুশে ফেব্রুয়ারীতে কি হয়েছিল ? - কেন রে ? - এমনি । বলই না … জাহানারা রহমান ছেলের মাথায় হাত রাখেন । বলেন , - আমাদের ভাষা বাংলা । কিন্তু ১৯৫২ সালে পাকিস্তানিরা জোর করে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা বলে ঘোষনা করে । আমাদের দেশের মানুষ তা মেনে নেইনি । একুশে ফেব্রুয়ারিতে এর প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে সালাম , রফিক , জব্বার সহ আরো অনেকে শহীদ হোন । তারপর থেকে এইদিনটি আমরা ভাষা দিবস হিসেবে পালন করে আসছি । ইথার চুপ থাকে কিছুক্ষন । তারপরে বলে , - পাকিস্তানিরা খুব পচা ছিল । তাইনা আম্মু ? - হুম । - আচ্ছা আম্মু , আব্বু কি ওখানে গিয়েছিল ? জাহানারা রহমানের কিছুক্ষন লাগে ব্যাপারটি বুঝতে । বুঝার পর হাসতে থাকেন । বলেন , - ধুর বোকা ছেলে । তখন কি আর আমাদের জন্ম হয়েছে নাকি ? আমি আর তোর আব্বু মুক্তিযুদ্ধই তো দেখিনি । আর ১৯৫২ সাল তো দূরের কথা । ইথার অবাক হয় । জিজ্ঞেস করে , - তাহলে কিভাবে জান তুমি ? - তুই যেভাবে জানলি । - তারমানে নানাভাই বলেছে তোমাকে ? - হুম । তবে বই পড়েও জেনেছি । - আমিও পড়ব । - হ্যাঁ পড়িস । - কিন্তু ওগুলো তো বাংলায় লেখা । আমি তো বাংলা ঠিকমত পড়তে পারি না । এ কথায় জাহানারা রহমান একটু অবাক হোন । ভাবেন , ছেলেকে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ানো কি ঠিক হচ্ছে ? নিজের ভাষাতেই পড়তে পারে না । জোর করে চিন্তাটা মাথা থেকে বের করে দেন ।
অঃটঃ কবে যে gcc Professional Edition কিনে চালাতে হবে আল্লাহই জানেন ।
হয়তো তোমারি জন্য হয়েছি প্রেমে যে বন্য জানি তুমি অনন্য আশার হাত বাড়াই যদি কখনো এ প্রান্তে চেয়েছি তোমায় জানতে শুরু থেকে শেষ প্রান্তে শুধু ছুটে গেছি তাই
তার শৈশবে এরা ছিল , এইসব ভুল সরল - অঙ্করা । তার সহকর্মীদের মধ্যে তারা আছে । কী আশ্চর্য , তার পাশে তাহলে বসে আছে ভুল সরলাঙ্ক । তার সুমুখ দিয়ে হেঁটে গিয়ে উবু হয়ে বাসস্টপে চিনিচাঁপা কলা কিনছে ভুল সরলাঙ্ক । যোগেশবাবু এমনটি দেখতে পেলে কী করতেন ?
কপাল নিয়ে জন্মে আর ক ' জন , কিন্তু আক্কাস আলীর জন্মটা বড় ভাল । বাবা এমাজউদ্দিন একটা ব্যাঙ্কে ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করতেন । মা দিলারা বেগম ছিলেন এক ধনী বৃদ্ধের একমাত্র কন্যা । আর তাই ঘর জামাই হিসেবেই থাকতে হত এমাজউদ্দিন কে । তাতে অবশ্য ক্যাশিয়ারের কোনো আপত্তি ছিলনা , বরং আরামের জীবন বেশ পছন্দই ছিল তার ।
১০ . ডুয়াল পোস্টিং সম্পর্কে নাগরিকব্লগ কর্তৃপক্ষের কোনো আপত্তি না থাকলেও , নাগরিকব্লগে প্রকাশিত কোনো লেখা পূর্বে অন্যকোনো আন্তর্জালিক মাধ্যমে প্রকাশিত হয়ে থাকলে তা উল্লেখ করবার অনুরোধ রইলো । অন্যকোনো আন্তর্জালিক মাধ্যমে প্রকাশিত কোনো লেখা নাগরিকব্লগের কোনোরূপ প্রকাশনায় ( ই - বুক কিম্বা সম্মিলিত বই ) স্থান পাবে না এবং স্টিকিপোস্ট হিসেবে নির্বাচিত হবে না । যে লেখা গুলো নাগরিক ব্লগে প্রথম প্রকাশিত , সেগুলোর ক্ষেত্রে অন্য ব্লগে সর্বনিম্ন ১দিন ( ২৪ ঘন্টা ) পরে প্রকাশিত হলে তা গ্রহণযোগ্য হবে ।
করলা অন্ত্রনালী কর্তৃক গ্লুকোজ শোষণ কমায় । রক্তের সুগার কমাতে করলা ওষুধের চেয়েও বেশি কার্যকর । অনেক গবেষণাই করলাকে ডায়াবেটিস চিকিত্সায় কার্যকর প্রমাণ করেছে । ফিলিপাইনে ডায়াবেটিস চিকিত্সায় ভেষজ ওষুধ হিসাবে করলা অনুমোদিত । করলায় কমপক্ষে তিনটি উপাদান আছে যেগুলো রক্তের সুগার কমিয়ে ডায়াবেটিসে উপকার করে । এগুলো হচ্ছে চ্যারান্টিন , ইনসুলিনের মত পেপটাইড এবং এলকালয়েড । তিতা করলা অগ্নাশয়ের ইনসুলিন নিঃসরণকারী কোষ ' বিটা সেল ' - এর সংখ্যা বৃদ্ধি করে । তাই করলা অগ্নাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসরণ করায় বলে ধারণা করা হয় ।
লেখক বলেছেন : ভাল্লাগসে মুক্ত । বাকিগুলোর অপেক্ষায় থাকলাম
একইভাবে চাঁদাবাজরাও ছিল সক্রিয় । চাঁদাবাজি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ব্যবসায়ী , পেশাজীবী , শিক্ষক , চাকরিজীবী , শ্রমজীবী , খেটে খাওয়া মানুষ কেউই নিস্তার পাচ্ছেন না । সমাজের শীর্ষ ব্যক্তি থেকে শুরু করে পেটের দায়ে রাস্তায় দাঁড়ানো ভাসমান পতিতা পর্যন্ত সবাইকে চাঁদা দিতে হচ্ছে । ফুটপাতে চাঁদাবাজি , পরিবহনে অ্যাসোসিয়েশন ও সমিতির চাঁদাবাজি , পাড়ার মাস্তানদের চাঁদাবাজি , ক্লাবের নামে চাঁদাবাজি , শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নামে চাঁদাবাজি , পুলিশের চাঁদাবাজি , মহল্লার বিভিন্ন সমিতির নামে চাঁদাবাজি , ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও অঙ্গসংগঠনের নামে চাঁদাবাজি - সব মিলিয়ে চাঁদাবাজদের ভয়ে চরম অস্থিরতার মধ্যে রয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ । বাসাবাড়ি , দোকানপাট , ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান , টার্মিনাল , ফেরিঘাট , খেয়াঘাট , বাস স্টপেজ , হাইওয়ে সর্বত্রই চলছে প্রকাশ্যে - অপ্রকাশ্যে চাঁদাবাজি । চাঁদাবাজি বন্ধ করার দাবি জানিয়ে ব্যবসায়ীদের সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের নেতারা সংবাদ সম্মেলন করে সরকারকে চাপ সৃষ্টি করেছিলেন ।
সুতরাং আমাদের জানা দরকার " সদা সত্য কথা বলিবে " এই টাইপের কথা গুলো কখন মানা যাবেনা । কোন কোন ক্ষেত্রে বাক এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা প্রয়োগ করলে তা আদালত অবমাননা বলে গণ্য হবে । আমরা তো বিনম্র , সংযত এবং মার্জিত হয়েই থাকতে চাই । শুধু আদালতের একটু দিক নির্দেশনা প্রয়োজন ।
আজমাল হোসেন মামুন আমি একজন ক্ষীণ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ব্যক্তি । উন্নয়নকর্মী এবং ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হিসেবে কাজ করি । বর্তমানে বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি ( বিপিকেএস ) নামক একটি বেসরকারি সংস্থায় সিঃ সহ সমন্বয়কারী ( ইনফরমেশন এ্যান্ড কমিউনিকেশন সেকশন ) হিসেবে কাজ করছি । মন চাইলে যে কেউ এই মোবাইল নং - ০১১৯১০৮৯০৭৫ যোগাযোগ করতে পারেন । ব্লগে যোগদান করেছেন : রবিবার , ২ জানুয়ারি ২০১১ স্থান : দক্ষিণখান , উত্তরা , ঢাকা - ১২৩০ ।
এই রাজনৈতিক অবস্থায় ঢাকার পত্রিকাগুলো স্বাভাবিকভাবে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে । এবং জনগণের আশা - আকাঙ্ক্ষার কোনো খবর আইয়ুব শাসনের সময় প্রকাশ করতে পারেনি বললেই চলে ।
সনাতন পদ্ধতি ও উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশকৃত আবেদনকারীরা ভর্তির জন্য বিবেচিত হবে না । ভর্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যাদি সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট . ধপ . নফ মাধ্যমে যথাসময়ে প্রকাশ করা হবে ।
মানুষের জীবন ! ! ! ! ! ! আপনাদের বাড়ি কোথায় ছিলো ? এরপরে আপ্নারা রিকভার - ই বা করলেন কী করে ! ? খুব জানতে ইচ্ছা করছে ভাই । লিখুন না সেই সংগ্রামের গল্প । আমরা মূগ্ধ হই , সশ্রদ্ধ হই ।
দিনে দিনে আমাদের দেশেও মোবাইলেও অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে গুগলের এন্ড্রয়েড এর ব্যবহার বাড়ছে । এজন্য অনলাইনে অন্য মোবাইলের পাশাপাশি এন্ড্রয়েড এর খোজখবর রাখাটাও এখন যথেষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ । best7android . com তেমনি একটি এন্ড্রয়েড মোবাইলের সাইট যেখানে আপনি সাম্প্রতিক খবর , রিভিউ , ডাউনলোড , দরদাম থেকে শুরু . . . ( পড়তে থাকুন )
মালয়েশিয়ার কেডা প্রদেশের একটি জেলা লঙ্কাউই । লঙ্কাউইয়ে নেমে প্রথমে গেলাম মাশুরি জাদুঘরে । ঢুকেই দেখা হলো ছোট একটা তথ্যচিত্র । ১৯ শতকের শুরুর দিকে লঙ্কাউইয়ে মাশুরির জন্ম । লঙ্কাউইয়ের শাসকের ছেলের সঙ্গে রূপবতী মাশুরির বিয়ে হয়ে গেল । কোলজুড়ে এল ফুটফুটে এক শিশু । সুখের আর শেষ নেই ওর । এই সুখই হয়ে উঠল অন্যের চোখের কাঁটা । তখন মাশুরির স্বামী কাছে নেই । মাশুরির বিরুদ্ধে অন্য পুরুষের সঙ্গে ব্যভিচারের অভিযোগ আনা হয় । মিথ্যে অভিযোগে মাশুরির দণ্ডাদেশ ঘোষিত হলো । তার শ্বশুর স্বয়ং এই দণ্ড ঘোষণা করলেন । মৃত্যুদণ্ড । তার ব্যথিত চোখ দর্শককে করুণায় বিগলিত করে । মাশুরিকে এক বিজন জায়গায় নিয়ে হত্যা করা হয় । মৃত্যুর আগে মাশুরি লঙ্কাউই দ্বীপকে একটা অভিশাপ দিয়ে যায় । কেউ বলে সেই অভিশাপ ছিল , পরবর্তী সাত প্রজন্ম ধরে লঙ্কাউই দ্বীপে শান্তি থাকবে না ; কেউ বলে , অভিশাপটি ছিল আগামী সাত প্রজন্ম লঙ্কাউই বন্ধ্যা থেকে যাবে । ঘটনা হলো , লঙ্কাউইয়ের উন্নতি খুব বেশি দিনের ঘটনা নয় , এবং এর মধ্যে সাত প্রজন্ম পেরিয়েও গেছে । লঙ্কাউই দেখে অভিভূত হতে হয় । ২৪ মে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে লঙ্কাউই গেলাম মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসে । রোদ ঝলমল দুপুরে যেতে যেতে দেখছি , রাস্তার দুপাশে কোথাও বিস্তৃত ভূমি , ধানখেত , কোথাও দূরে পাহাড় , পাহাড়ের চূড়ায় দলবদ্ধ মেঘের আনাগোনা । গাইড বদরুল বলছিলেন , লঙ্কাউইয়ে রোদ - বৃষ্টি একেবারেই অনিশ্চিত । কয়েক কিলোমিটার যেতেই রোদের ওপরই শুরু হলো মুষলধারায় বৃষ্টি । ওই বৃষ্টির মধ্যেই আমরা মাশুরি বৃত্তান্ত জানলাম । মাশুরি যেন আমাদেরই মেয়ে । মনটা হাহাকার করে উঠল । মাশুরি কমপ্লেক্সে ঘুরে ঘুরে দেখলাম পুরোনো ধরনের বাড়ি , মাশুরির কবর , একটা কুয়ো । এই কুয়োর পানি ব্যবহার করা হয় , কিন্তু কখনো কমে না । জাদুঘরে রাখা হয়েছে মাশুরির নানা স্মৃতিচিহ্ন । তার সুটকেস , ব্যবহার্য জিনিসপত্র । কাচঘেরা দেয়ালের ভেতর সবচেয়ে বেশি ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ করে একটি ছুরি । এই ছুরি দিয়েই মাশুরিকে হত্যা করা হয় । ভারী মন নিয়ে বেরিয়ে এলাম । রাস্তার দুপাশটা বাংলাদেশের মতোই । নারকেল , সেগুন আর তেঁতুলগাছে ভরা । আমাদের মতো ওরাও বেশ মেহগনি লাগিয়েছে । বদরুল আমাদের নিয়ে গেলেন আন্ডার ওয়াটার ওয়ার্ল্ড দেখাতে । বেশ বড় জায়গা নিয়ে পর্যটকদের দেখার জন্য জ্যান্ত মাছের এই জগৎটা তৈরি করা হয়েছে । নানা আকৃতির মাছগুলো শুধু মনই মাতাবে না , চাইলে সমুদ্রের বেশ কিছু মাছ সম্পর্কে আপনি পণ্ডিত হয়ে উঠতে পারবেন । এর সঙ্গে আছে সাপ , গিরগিটি , পেঙ্গুইন - এমনকি সাদাকালো লেজওয়ালা এক পেঁচামুখো বানরও চোখে পড়ল । আমাদের থাকার ব্যবস্থা ' মেরিটাস পেলাঙ্গি বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা ' য় । পাঁচতারা হোটেল , কিন্তু সুউচ্চ কোনো ভবন নেই । সমুদ্রের তীরে বিরাট জায়গা নিয়ে এই রিসোর্ট । সব কাঠের বাড়ি । একটাতে চারটি রুম । রিসোর্ট এলাকায় চলার জন্য আছে বিশেষ ধরনের গাড়ি । ব্যাগপত্র নিয়ে একটি গাড়িতে উঠলাম । হোটেলের দুজন মেয়েকর্মী ঘুরিয়ে দেখাল তাদের আয়োজন । সুইমিং পুল , নানা ধরনের গাছ , পাখির কাকলি আর প্রান্তে সমুদ্রের নীল জলরাশি আর ভেসে আসা বাতাসের গুঞ্জন । বিকেলে গাড়ি নিয়ে গেলাম ওরিয়েন্টাল ভিলেজে । ওখান থেকে চাপলাম কেব্ল কারে । গেনতিং হাইল্যান্ডেও কেব্ল কারে চড়েছি । সে এক চমৎকার অভিজ্ঞতা । গেনতিংয়ে গেছি ২২ মে । কুয়ালালামপুর থেকে মাইক্রোবাসে এক ঘণ্টা ১৫ মিনিট লাগে । পাহাড়ের ওপর একটা পর্যটনকেন্দ্র । প্রথমে একটা কেব্ল কার স্টেশন । সেখান থেকে মূল কেন্দ্রে গেছি কেব্ল কারে । উচ্চতা সমুদ্রপিঠ থেকে ৬১১৮ ফুট । একই সঙ্গে লাগোয়া পাঁচটি হোটেলের একটি ফার্স্ট ওয়ার্ল্ভ্র হোটেল , এর রুমের সংখ্যাও ছয় হাজার ১১৮টি । আমাদের মতো মানুষের জন্য গেনতিং ভালো বিনোদনকেন্দ্র । মালয়েশিয়ার একমাত্র ক্যাসিনো এই গেনতিংয়েই । কিন্তু এখানে চমৎকার আয়োজন রয়েছে শিশুদের জন্য । রয়েছে থিম পার্ক । বাচ্চাদের জন্য এমন সব রাইড , উঠব ভাবলেই পিলে চমকে যায় । ট্রেন যেন চলছে আকাশের মধ্যে যেন । যেকোনো শিশু এখানে এসে অভিভূত হবে । গেনতিংয়ের আগে আমরা সে দেশের প্রশাসনিক রাজধানী পুত্রজায়ার সৌন্দর্য দেখে এসেছি । ঘুরে এসেছি কুয়ালালামপুরের অদূরে বিখ্যাত রয়্যাল সিলাঙ্গর ভিজিটিং সেন্টার । প্রাকৃতিক গুহার মধ্যে বাটু কেইভস হিন্দু টেম্পলে উঠেছি ২৭২টি সিঁড়ি ভেঙে । উঠেছি সবচেয়ে উঁচু কুয়ালালামপুর টাওয়ারে । গেনতিংয়ের চেয়ে লঙ্কাউইয়ের কেব্ল কার পাঁচকাঠি সরেস । সেটা আমাদের অবিশ্বাস্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে । দীর্ঘ সে যাত্রায় একটামাত্র বাঁক , আর একটামাত্র পিলার । কেব্ল কারে যেতে যেতে সুউচ্চ পাহাড় দেখি , গায়ের কাছে মেঘ । বদরুল বললেন , একতারের ওপর এটা পৃথিবীর দীর্ঘতম কেব্ল কার লাইন । কেব্ল কার আমাদের যে স্টেশনে নিয়ে গেছে , সেখানে দুই পাহাড়ের চূড়ায় একটা অর্ধবৃত্ত স্কাই ব্রিজ । কীভাবে ৭০০ মিটারের বেশি উচ্চতায় এই ব্রিজ বানিয়েছে আল্লাহ মালুম । ৭০০ মিটার নিচে থেকে একটা টাওয়ারে উঠে এক দানবিক শক্তিতে ব্রিজটাকে ধরে রেখেছে । সেই ব্রিজ থেকে বদরুল আমাদের নানাদিকে হাত তুলে দেখান - ওদিকে আন্দামান সাগর , এদিকে থাইল্যান্ড ইত্যাদি । আমাদের নিচে সাগর । সাগরে বেশ কিছু ছোটবড় দ্বীপ । লঙ্কাউইতে এ রকম দ্বীপ রয়েছে ৯৯টি । এই পাহাড়গুলো আসলে লাইমস্টোন । সেই পাহারের গায়েও নানা তরু । চোখ জুড়িয়ে যায় । সেখানে দাঁড়িয়ে আমরা সমুদ্রের মধ্যে সূর্যাস্ত দেখি । রাতে সমুদ্রের তীরে খোলা জায়গায় খেতে বসেছি । পাতে দুটো ঝিনুক নিয়ে বেশ উত্তেজিত আমি । কী সুন্দর একটা রাত । দূরে দ্বীপের ছায়া । হঠাৎ বৃষ্টি । পড়িমরি করে ছুটলাম রেস্তোরাঁর ভেতর । সেখানে আলো - আঁধারির মধ্যে স্কার্ট পরা এক তরুণীশিল্পী শুরু করল গান । মিষ্টি গলা । সেই গানের রেশ নিয়ে আমরা আমাদের কাঠের ঘরে ফিরে যাই । পরদিন ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট দেখতে গিয়ে শুরু করলাম ব্যাট কেইভ দিয়ে । এটা বাদুড়ের গুহা । ঢুকে টর্চ জ্বেলে বদরুল দেখালেন শত শত বাদুড় । এরপর বোটে চড়ে এগোচ্ছি । দুপাশে চোখে পড়ছে ছোটবড় বানর । খাল বেয়ে বেশ কিছুদূর গেলে ঈগল এলাকা । শত শত ঈগল বসে আছে ছোট নদীর দুপাশে গাছের মাথায় । বদরুল খাবার ছিটিয়েছেন কিছু । ঈগলগুলো পাক খেয়ে নেমে আসছে , সাঁই করে তুলে নিয়ে যাচ্ছে খাবার । বদরুল বললেন , সংস্কৃত ' লং ' মানে ঈগল আর ' কাউই ' মানে ব্রাউন - ব্রাউন ঈগল - লঙ্কাউই । এই ফরেস্টের সঙ্গে সুন্দরবনের তফাত হলো , এখানে পাহাড় আছে , সেগুলো নদীর জল ভেদ করে হঠাৎ হঠাৎ উঠে গেছে । বিকেলে বেশ কিছুক্ষণ গাড়ি চেপে একটা জেটিতে এলাম । একটা বোট আমাদের বহির্নোঙ্গরে একটি ক্রুজ শিপে নিয়ে গেল । নাম ' সেরেনিটি লিলি মারলিন ' । রুমে গিয়ে বুঝলাম , এও একটা চার - পাঁচ তারা হোটেলের মতো । বেলা চারটায় বোটে চেপে একটা ইয়টে গেলাম । পুরো ইয়টে এক বয়স্ক অস্ট্রেলিয়ান দম্পতি , ক্যাপ্টেন , দুজন ক্রু আর আমরা পাঁচজন । ক্রুদের সঙ্গে খুব খাতির হয়ে গেল । আমরা গিয়ে পড়লাম বিখ্যাত মালাক্কা প্রণালিতে । প্রায় তিন ঘণ্টা ঘুরলাম সমুদ্রে , ডানে - বামে বেশ কিছু সবুজ পাহাড় - দ্বীপ পেরিয়ে । লঙ্কাউইয়ের ৯৯টি দ্বীপের বেশ কয়েকটি দেখা হলো এখানে । এই জায়গা যে কাউকে বিস্ময়ে হতবাক করে দেবে । ইয়টে বসে অতিদূর সমুদ্রের মধ্যে যখন সূর্যাস্ত দেখছি , আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না আমি ইয়টে বসে আছি । ইয়টে পোড়া মাছ - মাংস দিয়ে রাতের খাবার খেলাম । মালয়েশিয়া পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীন ' ট্যুরিজম মালয়েশিয়া ' র আমন্ত্রণে ২১টি দেশের সাংবাদিক কুয়ালালামপুরে যাই । আমাদের যাওয়া - আসা স্পন্সর করেছে মালয়েশিয়া এয়ারলাইনস । গত ২০ মে বিকেলে কুয়ালালামপুরে রেনেসাঁস হোটেলের বলরুমে মালয়েশিয়ার যোগাযোগ এবং প্রচারণা বিভাগের পরিচালক আমাদের স্বাগত জানান । মালয়েশিয়ার একজন সংস্কৃতি বিশেষজ্ঞ মালয়েশিয়ার সংস্কৃতি সম্পর্কে বললেন চমৎকার করে । দ্বিতীয় পর্বে ট্যুরিজম মালয়েশিয়ার ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক আমাদের হাতে সনদ তুলে দেন । আমরা একটা তথ্যচিত্র দেখি । সঙ্গে শুনি অপূর্ব এক গান । গানটি বলতে চেয়েছে , মালয়েশিয়া হচ্ছে এশিয়ার আত্মা । পরদিন বিকেলে ছিল সবচেয়ে মনোজ্ঞ আয়োজন ' চিত্রবর্ণা ' , ওরা বলে ' চিত্রওয়ার্না ' - কালার অব ওয়ান মালয়েশিয়া । মালয় , চীনা , ইন্ডিয়ান ও অন্যান্য আদিবাসী জনজাতির মোট পাঁচ হাজার শিল্পী নানাভাবে নেচে তাঁদের সংস্কৃতিকে তুলে ধরেছেন । এই মহানৃত্যানুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্বয়ং রাজা - রানি , উপপ্রধানমন্ত্রী , পর্যটনমন্ত্রীসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তরা । মালয়েশিয়ায় ট্যুরিজমকে উৎসাহিত করার জন্য এত আয়োজন । তারা আমাদের বোঝাতে চেয়েছে মালয়েশিয়ায় অনেক ধর্ম , অনেক জাতি , অনেক ভাষা , অনেক সংস্কৃতি । এসবই একটি মালয়েশিয়াকে নির্দেশ করছে । তোমরা আসো , দেখে যাও । দেখার জন্য আমরা কুয়ালালামপুর থেকে বেরিয়ে পড়লাম ।
বাংলাদেশ - ভারত বন্ধুত্ব এখন ওই কাঁটাতারের বেড়ার মতোই প্রশ্ন চিহ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে । প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরের সময় ট্রানজিট চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে । বাংলাদেশে এই ট্রানজিট নিয়ে বিতর্ক থাকলেও সরকার ওই চুক্তিটি স্বাক্ষর করেছে । আমার ধারণা ছিল ট্রানজিট চুক্তির বিষয়টি নিয়ে সংসদে আলোচনা হবে , যাতে করে আমরা বিস্তারিত জানতে পারব । কিন্তু সেটা হয়নি । ভারত আর্থিক সুবিধা দিয়েছে । তাও দেয়া হয়েছে শুধু ট্রানজিটের অবকাঠামোগত সুবিধার জন্য । এতে লাভটা ষোলআনা ভারতেরই । বাংলাদেশ এতে লাভবান হবে না । ভারতের পানিসম্পদ সচিব এসেছিলেন বাংলাদেশে । বৈঠক করলেন আমাদের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে । আমার বন্ধু পানিসম্পদ সচিব বিবিসির বাংলা বিভাগকে বললেন , একটি অন্তর্বর্তীকালীন চুক্তিতে জেআরসির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে । তিনি জানালেন চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় মন্ত্রিপর্যায়ের বৈঠকে । কিন্তু বিবিসির ওই অনুষ্ঠানেই শুনলাম পশ্চিমাদের পানিসম্পদমন্ত্রীর আপত্তির কথা । তিনি জানালেন অন্তর্বর্তীকালীন চুক্তির ব্যাপারে তিনি কিছুই জানেন না । এই চুক্তিতে পশ্চিমবঙ্গ একটি অংশ - কথাটাও তিনি জানিয়ে দিলেন । তাহলে কোনটাকে আমরা সত্য বলে ধরে নেব ? বাংলাদেশের জন্য তিস্তার পানিচুক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । বারবার বাংলাদেশ একটি চুক্তির কথা বলে আসছে । এবারও কি চুক্তির আশপাশ দিয়ে আমাদের অন্ধকারে রাখা হলো ? আমাদের প্রাপ্য তাহলে কী ? আমরা গঙ্গার পানিচুক্তি করেছিলাম পদ্মায় পানি পাব বলে । সেই পদ্মা এখন মরা খাল । পানি নেই । সংবাদপত্রগুলো আমাদের জানাচ্ছে চুক্তি অনুযায়ী যে পানি পাওয়ার কথা , সেই পরিমাণ পানি আমরা গত ক ' বছর ধরেই পাচ্ছি না । এর প্রতিবাদ আমরা কার কাছে করব ? বাংলাদেশ তো শুধু দিয়েই যাচ্ছে । প্রতিদানে পাচ্ছি কী ? ফেলানির লাশ !
লেখক বলেছেন : কমেণ্ট করবার সাহস পাননি কেন ? ভয় পেয়ো না , ভয় পেয়োনা তোমায় আমি মারবো না . . . বরাবরই আপনার মন্তব্য আমি উপভোগ করি । আপনারও সফলতা আসুক ।
গত ৭ জুন গাড়িতে মাদক রাখার অপরাধে একটি মিনিবাস থেকে সিরাজ নামের এক সুপারভাইজারকে গ্রেফতার করে র্যাব - ১২ । র্যাবের ডিএডি শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন । তার নিঃশর্ত মুক্তি ও তাকে শারীরিক নির্যাতনের প্রতিবাদে এ লাগাতার কর্মসূচি পালন করছে মেহেরপুর শ্রমিক ইউনিয়ন ।
এই কমান্ডটি ব্যবহারের পর টুইটার অ্যঅকাউন্টের ব্যবহারকারী নাম ও পাসওয়ার্ড লিখতে হবে
Desk report : সারা বিশ্বে গত বছর প্রায় পাঁচ হাজার ৯০০ কোটি ডলারের পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজনেস . . বিস্তারিত
কেননা , তারা দেখছে পুতুল সরকারকে সমর্থন দিয়ে আর লাভ হচ্ছে না ও নিজেদের দূর্বলতাও প্রকাশ পেয়ে যাচ্ছে । পশ্চিমা নাগরিকদের কর্তব্য নিজ নিজ দেশের সরকার প্রধানের উপর চাপ সৃষ্টি করা যাতে তারা আর দূর্নীতিগ্রস্থ একনায়কদের সমর্থন না দেয় । যুগ যুগ ধরে একনায়কদের সমর্থন দিয়ে ও তাদেরকে ক্ষমতায় থাকতে সাহায্য করে , আবার দরকার ফুরিয়ে গেলে তাদেরকে আকাশ থেকে মাটিতে ফেলে দিয়ে নতুন কোন একনায়ককে ক্ষমতায় বসানো - এই অশুভ চক্র চালিয়ে যাওয়ার জন্য পশ্চিমারা মুসলিম বিশ্বে ঘৃণার পাত্রে পরিণত হচ্ছে ।
ডেলার সুন্দর চুলগুলো এখন তাঁর শরীরের উপরে পড়ে আছে , যেন জলপ্রপাতের পিঙ্গল জলের মত মৃদু হিল্লোল তুলে ঝিলিক দিচ্ছে । চুলগুলো তাঁর হাঁটুর নীচে নামে এবং পোষাক হয়ে প্রায়ই যেন তাঁর শরীরকে ঢেকে দেয় । সে বিচলিত হয়ে দ্রুত আবার তাঁর শরীরকে চুলগুলো দিয়ে ঢাকলো । হঠাৎ সে এক মিনিটের মত কেঁপে উঠে ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো , এক দুই ফোটা চোখের জল গড়িয়ে পড়ল জীর্ণ লাল কার্পেটটিতে ।
তোমার ছেলের মেয়েলি নাম রাখাটা আমার ভালো লাগলো না বলে আমি যদি তোমাকে বদার করতুম , তাহলে সেটা যেমন তোমার ব্যক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ হতো , তেমনই একইভাবে আমার সেন্স অব হিউমারের স্বাধীন ও মার্জিত প্রয়োগ নিয়ে তোমার না - ভালোলাগালাগির ব্যাপারটা আমাকে জাস্ট বিরক্ত করেছে ।
না - হতাশ হওয়ার কিছু নেই , বাউকুলের কেজি মাত্র ৳ ৫০ । ফেব্রুয়ারীর পর বাগানে কোন কুল থাকার কথা নয় ! শুভান্যুধায়ীরা কষ্ট করে বাগানে গিয়ে নিজ হাতে কুল পেরে খাবেন , পরম সৌভগ্যের ব্যাপার ।
এছাড়া ডোপামিন মানুষকে উত্তেজিত ও ' বাচাল ' করে তোলে । যার ফলে রাত জেগে ঘণ্টার পর ঘণ্টা প্রেমিক - প্রেমিকারা কথা বলেন । নিজের কষ্টার্জিত পয়সা কথার মাধ্যমে খরচ করে মোবাইল কোম্পানিগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সমৃদ্ধ করে । এই ডোপামিন থেকেই তৈরি হয় নরএপিনেফ্রিন । ফিনাইলইথাইলঅ্যামাইন বা পিইএ নরএপিনেফ্রিন এবং ডোপামিন উভয়েরই নিঃসরণে সহায়তা করে । রোমান্টিক ভালোবাসার সেই ঝিম ঝিম করা , অপার্থিব জগতে ভেসে বেড়ানোর সুখানুভূতি পিইএ - এর অবদান ।
Static বা Relative পজিশনিং - এর যে কোন প্যারেন্ট এলিমেন্ট তার চাইল্ড এলিমেন্টের কনটেন্ট অনুযায়ী চাইল্ড এলিমেন্টকে কাভার করার জন্য নরমাল ফ্লোতে থাকা পরের এলিমেন্টটিকে সরিয়ে দেয় । আর তাই হয়েছে এখানে । " Services & Solutions " মেনু আইটেম < div > টি নিজের সাব - মেনুকে হোস্ট করতে যেয়ে ফ্লোতে খাকা পরের " Contact Us " মেনু আইটেম < div > টিকে ঠেলে ডানে সরিয়ে দিয়েছে । একটা মেনুবারের কাছে আমাদের জন্য এটা অপ্রত্যাশিত ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরীহ ছাত্র খুন : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১০ সালের আলোচিত ঘটনা হলো নির্মমভাবে আবু বকরের খুন । ২ ফেবু্রয়ারি এফ রহমান হলে ছাত্রলীগের দুই গু্রপের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে খুন হন নিরীহ ছাত্র আবু বকর । ওই ঘটনায় ৩৫ জন আহত হয় । ১০ জনকে গ্রেফতার ও তাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হলেও এখন তারা জামিনে মুক্তি পেয়ে ক্যাম্পাসে ঘুরে বেড়াচ্ছে । এর পরবর্তী আলোচিত ঘটনাটি ১৮ জানুয়ারি ছাত্রদল - ছাত্রলীগ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ । ওই সংঘর্ষে ছাত্রলীগের হামলায় ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু , বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর , শাহবাগ থানার ওসিসহ অর্ধশতাধিক ছাত্রদল কর্মী আহত হয় । ২১ জুন ছাত্রলীগের হামলায় ছাত্রদলের ঢাবি শাখা আহ্বায়ক আব্দুল মতিন , সিনিয়র যুগ্ম - আহ্বায়ক ওবায়দুল হক নাসিরসহ ২৭ নেতাকর্মী আহত হয় । এছাড়া ক্যাম্পাস ও আবাসিক হলে ছাত্রলীগের নিজেদের অন্তর্কোন্দল ও আধিপত্য বিস্তারের জের ধরে ২৫ / ৩০টি সংঘর্ষ হয়েছে । ছাত্রলীগের হাতে ইভটিজিং , ১০ সাংবাদিক , ৪ শিক্ষক লাঞ্ছনার শিকার হয়েছে । তাদের ছিনতাই , চাঁদাবাজি আর টেন্ডারবাজির শিকার হয়েছে বহু মানুষ ও প্রতিষ্ঠান । গত এক বছরে প্রশাসন অন্তত ২৫টি বিভাগে দলীয় বিবেচনায় ৬০ / ৭০ জন শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছে । দুই / একটি ছাড়া সব হল প্রভোস্টকে নীল দলের শিক্ষকদের নিয়োগ দেয়া হয়েছে । আবাসিক হল ও প্রশাসনের বিভিন্ন পদে কর্মকর্তা - কর্মচারী নিয়োগে দলীয়করণ ও মোটা অঙ্কের টাকার ভাগবাটোয়ারা হয়েছে । প্রশাসনের লোকজন , ছাত্রলীগ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের সংগঠন এসব দুর্নীতিতে অংশ নেয় ।
ফটোশপে প্যাটার্ন স্ট্যাম্প টুল ব্যবহার করে ডিজাইন করার সময় নির্দিষ্ট ইমেজগুলো প্যাটার্ন হিসেবে সংরক্ষণ করতে হবে । ইমেজের প্যাটার্ন তৈরি করতে হলে প্রথমে ইমেজের যে অংশটুকু প্যাটার্ন হিসেবে দেখতে চাইছেন , তা রেক্ট্যাঙ্গুলার মারকি ( M ) টুলের সাহায্যে সিলেক্ট করুন । এবার এডিট মেন্যুতে উ Define Pattern সিলেক্ট করে যেকোনো নামে প্যাটার্নটি সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন ।
গর্ভবতী মহিলার শরীরে লোহা ( আয়রন ) - র অভাব পূরণ করার জন্য ও রক্তাল্পতার বিপদ এড়াবার জন্য বাড়তি লোহা ( আয়রন ) - র প্রয়োজনের ওপর জোর দিতে হবে ৷ প্রত্যেক গর্ভবতী মহিলাকে গর্ভধারণের প্রথম ৩মাসের পর ১৪ - ১৬ সপ্তাহের মধ্যে অন্তত ১০০ দিনের জন্য প্রতিদিন একটি করে আয়রন - ফলিক অ্যাসিড ট্যাবলেট ( প্রাথমিক আয়রন ১০০মি . গ্রা . ও ০ . ৫মি . গ্রা . ফলিক অ্যাসিড ) দেওয়া উচিত ৷ আইএফএ - র এই ডোজটি রক্তাল্পতা প্রতিরোধের জন্য দেওয়া হয় ( প্রোফাইল্যাকটিক ডোজ ) ৷ যদি কোনো মহিলা রক্তাল্পতায় ( অ্যানিমিয়া ) ভোগেন , অথবা তাঁকে ফ্যাকাশে দেখায় , তবে তিন মাসের জন্য তাঁকে রোজ দুটি করে ট্যাবলেট দিন ৷ তার মানে , গর্ভাবস্থায় যে মহিলা রক্তাল্পতায় ভোগেন , তাঁর সেই সময়ে ২০০টি আয়রন - ফলিক অ্যাসিড খাওয়া দরকার ৷ অত্যধিক রক্তাল্পতা সারাতে এই ডোজ ( থেরাপিউটিক ডোজ ) - এর আয়রন - ফলিক অ্যাসিড দেওয়া প্রয়োজন ৷ যাঁদের রক্তাল্পতার দরুণ শ্বাসকষ্ট হচ্ছে বা বুক ধড়ফড় করছে . তাঁদের ক্ষেত্রেও আইএফএ - র থেরাপিউটিক ডোজ শুরু করা উচিত ও আরও চিকিত্সার জন্য চিকিত্সকের কাছে পাঠানো উচিত ৷ প্রি - এক্ল্যাম্পসিয়ার ক্ষেত্রে , বিশেষত যদি পেচ্ছাবে অ্যালবুমিন থাকে , তবে খুব বেশী পরিমাণে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত ৷ মা কে প্রোটিন - যুক্ত খাবার খাওয়া বাড়ানোর পরামর্শ দিতে হবে ৷
এর আগে একবার সবাই মিলা চিল্লানো শুরু করছিল ১০ দিন বন্ধ থাকবে !
দৈনন্দিন জীবনে , কর্মক্ষেত্রে , লেখাপড়ায় , খবরের কাগজে , রেডিও , টেলিভিশন ইত্যাদিতে সঠিক এবং শুদ্ধ বাংলার প্রয়োগ চাই । আজকাল আমাদের মাঝে , বিশেষ করে তরুন সমাজে ভয়ানকভাবে প্রতিবেশী এক ভাষার যথেস্ট অনুপ্রবেশ ঘটেছে এবং এখন থেকেই যদি এটা প্রতিহত করা সম্ভব না হয় , তবে অচিরেই অনেকাংশে ওই বিদেশি ভাষা আমাদের বাংলা ভাষাকে স্থানান্তর করে ফেলবে । আমি ইংরেজির মত আন্তর্জাতিক ভাষার কথা বলছিনা কিন্তু । ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা হলেও একিভাবে আমি তার অনুপ্রবেশের সোচ্চার প্রতিবাদ জানাতাম । তাই বলে আমি ইংরেজি ভাষা শেখার বিরুদ্ধে বলছিনা । আধুনিক বিশ্বে কেবলমাত্র একটা ভাষা জেনে এগিয়ে যাওয়া কঠিন । তাই অবশ্যই আমাদের ইংরেজি শেখার প্রতি জোর দিতে হবে , কিন্তু তার জন্য মাতৃভাষাকে পিছু ফেলে নয় , মাতৃভাষাকে অবজ্ঞা করে নয় । আজকে যেটা হচ্ছে , বাংলা বাদ দিয়ে অনেককেই দেখা যাচ্ছে অযথাই প্রতিবেশী ঐ ভাষার প্রয়োগ করছেন যা কেবল আত্মসম্মান সম্পন্ন এবং বিবেকবান ব্যাক্তিদের বিরক্তির উদ্রেক করে । আরো আফসোসের কথা হলো , আমাদের নিজস্ব রেডিও , টিভি মাধ্যমগুলোতেও এটি অনুপ্রবিস্ট হয়েছে । এটা বাঙ্গালী জাতি হিসেবে আমাদের জন্য ভীষন দুঃখজনক । আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি , আমি কিছুদিন আগে বাংলাদেশ বেড়াতে এলে এক বিরল ( ! ) অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হই । চট্রগ্রামের ফয়েজ লেকের মত জাতীয় একটি ভ্রমন আকর্ষণ কেন্দ্রে মাইক দিয়ে , উচ্চস্বরে লাউড স্পীকারে সেই ভাষায় কুরুচিপুর্ণ গান বাজানো হচ্ছিলো । আর বিপনীবিতানগুলোতেও একি অবস্থা । যেকোন ক্যাসেট , সিডির দোকানে গেলেই হবে । বাংলা গানের এতই মন্দা বাজার ? এরপর আবার ঢাকা - চট্রগ্রাম বাসেও একি অভিজ্ঞতা । আমার কেবলি মনে হচ্ছিলো , আমি কি আসলেই বাংলাদেশ এলাম নাকি অন্য কোন দেশে চলে এসেছি ? ভাবলাম এই কি আমাদের অগ্রগতি ? নিজস্ব সব জলাঞ্জলি দিয়ে অন্ধভাবে অন্যকে অনুসরণ করে চলেছি ? আমাদের আর রইলো কি ? বেশতো , নিজস্ব স্বকীয়তাটাই বিসর্জন দিয়ে দিয়েছি , তাই এখন থেকে আর বাঙ্গালী বলে নিজেকে পরিচয় না দিলেই হয় । বাঙ্গালীত্বের কিছু না রেখে নিজেকে বাঙ্গালী বলে চালিয়ে দেয়া অপমানজনক । এখন থেকে আর বছরে দু ' একবার ভন্ডামী করা লাগবেনা , স্মৃতিসৌধে , শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে আবারো বছর বছর বাঙ্গালী বাবু সাজা লাগবেনা ।
ইমাম মাহ্দী আবির্ভূত হবার সংবাদ পাওয়া মাত্রই তাঁর হাতে বয়আত করিও , যদি বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়েও যেতে হয় ; কেননা নিশ্চয় তিনি আল্লাহ্র খলীফা আল - মাহ্দী ।
প্রকল্পের আওতায় কদমতলী থেকে গাবতলী পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি সড়ক নির্মাণের কথা । এ কারণে প্রস্তাবিত এই সড়কে বাঙালি নদীর শাখা পোড়াদহ খালের চুনাতের ঘাটের উত্তরপাশে সাড়ে ছয় কোটি টাকা ব্যয়ে ৭৫ মিটার দীর্ঘ একটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে । সেতু নির্মাণ সম্পন্ন হলেও এর সংযোগ সড়ক নির্মাণের কোনো উদ্যোগ না থাকায় সেতুটি কোনো কাজেই আসছে না । পড়ে থাকা এই সেতু নিয়ে এলাকাবাসির ক্ষোভ বাড়ছে ।
বাচ্চা ইদুরের মদটা গ্লাসে ঢেলে দিলে হয়তো না জেনে খেয়ে ফেলা যাবে । পিপড়ার ডিমটাও না জানলে বুঝতে পারবেন না । বাকীগুলো ভুল বোঝার কোন চান্স নেই ।
দ্বিতীয়বারের মত চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় লন্ডনে লিলু মিয়া চেয়ারম্যানকে অভিনন্দন
যথারীতি গত শুক্রবারও ( ৩ সেপ্টেম্বর ) ছিল আমার রাতের ডিউটি । মোটামুটি দিনের বেশিরভাগ সময় ঘুমিয়ে কাটিয়েছি । বাসায় কেউ নেই । বৌ আর বাচ্চাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি । এবার একটু আগেই চলে গেছে ওরা । ছেলেটার স্কুল বন্ধ । কী করবে ঢাকায় থেকে ? তারপরও ছোটটার টিকা খাওয়ানোর জন্য ৩০ তারিখ পর্যন্ত রয়ে গেল ঢাকায় । ৩১ তারিখ সকালের দিকে চলে গেল ওরা ।
এই সিদ্ধান্ত সরকার কেন নিতে যাচ্ছে , এবং আমাদের প্রধানবিচারপতি কেন কনডম লাগিয়ে নিজেদের fucked হওয়ার সুযোগ দিচ্ছেন তা বুঝতে কষ্ট হয় না , গত সরকারের আমলে জামাতি এবং বিম্পির নিয়োগ দেয়া দলীয় শত শত অস্থায়ী , স্থায়ী বিচারপতির নিয়োগ বাতিল করার একটা পরিকল্পনা মাত্র ! বারবার সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল তৈরি করা সময় সাপেক্ষ , এবং ব্যয়বহুল , সেটা না করে সংসদের ভেতর ভোটাভোটি করে ইমপিচ করা সহজ ।
তসলিমা নাসরিন আমি নিজের জীবনের কথা ভাবি না । আমি দেশটার কথা বেশি ভাবি । যখন দূর থেকে খবর পাই দেশে মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে তখন খুব কষ্ট হয় যে , এই দেশের স্বপ্ন কি আমরা দেখেছিলাম ?
যৌন মাতলামির সাথে সম্পৃক্ত হয়েছে মরণ নেশার ভয়াল থাবা । পাশ্চাত্যের ব্র্যান্ডি কিংবা হুইস্কি , রাশিয়ার ভদকা মানুষের রক্তধারায় বিষাক্ত নীল ছড়িয়ে দিচ্ছে মুক্তবাজার অর্থনীতি আর বিশ্বায়নের ডামাডোলে । পশ্চিমে এগুলো কালচার , উন্নতির সোপান ! টেবিলে সাজানো কিংবা শেলফ ভর্তি সারি সারি মদের বোতল । আশপাশে দু ' চারটে গার্লফ্রেন্ড - বয়ফ্রেন্ড । পশ্চিমে এগুলো জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ । পরিবার বা পারিবারিক ধারণা সেখানে সেকেলে । কি দরকার অযথা কোন নারীর , কিছু বাচ্ছা - কাচ্ছার দায়ভার গ্রহণ করার ! চাইলে যা এমনি পাওয়া যায় , দায়িত্ববোধের মধ্যে তা টেনে নেয়ার কোন মানে হয় ?
দাদা এই জিনিসটা এড করাতে আপনার এই পোস্টগুলোর মান অনেক উপরে উঠেছে বলে আমি মনে করছি । আমার কাছে বিষয়টি খুবই ভাল লেগেছে । ধন্যবাদ দাদা ভাই ।
হ্যাটস অফ ! ! আর কিছু বলার পাইতেছি না , আমি একটা রচনা করবো ভাবতেছি
পাচ . এরপর হিলারি বলেন , " রাষ্ট্রদূত র্যাপ আমাকে আরো জানিয়েছেন , বিচার বিভাগের ( জুডিশিয়ারি ) ওপর আপনার সরকারের প্রভাবের বিষয়টি তিনি আমাকে বলেছেন , আপনি যেভাবে চান সেভাবেই বিচার বিভাগ রায় দিচ্ছে । এর পরিণতি ভালো হয় না । এ বিষয়ে আপনার সতর্ক হওয়া উচিত । "
লেখক বলেছেন : আমাকে ভাই এখনো হাত পুড়াতে হয় সময় সময় ।
উদ্বাস্তু স্রোতের ভেসে আসা মিছিলে সমাজের সব শ্রেণীর মানুষজন ছিলেন - শ্রমজীবী থেকে বুদ্ধিজীবী , চাষী , কামার , কুমোর , ধোপা , নাপিত , পুরোহিত , শিক্ষক , অধ্যাপক , উকিল , ডাক্তার , মোক্তার - সবাই । জীবিকার সন্ধানে তাই প্রথমে যে যার রাস্থায় হাঁটার চেষ্টা করলেন , কিন্তু কেউ কেউ ছোটখাটো ঠিকানায় পৌঁছে গেলেও সকলের মনস্কামনা পূরণ হবার ছিল না । শ্রমজীবীদের অধিকাংশও ধীরে ধীরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়লেন আরো বিস্তৃত পরিসরে , একে অপরকে খোঁজ দিতে লাগলেন কাজের । পূর্ববঙ্গের সীমানা পেরিয়ে কলকাতা পর্যন্ত অঞ্চলের রূপরেখা পাল্টাতে লাগল হঠাৎ করে । খেদিয়ে দেওয়া ওই বাঙালদের মধ্যে যেভাবেই হোক কিছু একটা করবার দুর্নিবার ইচ্ছা মাথা চাড়া দিয়ে উঠল , তাদের কাছে কোনো বাধাই আর বাধা থাকল না , থাকল না লজ্জা - সঙ্কোচের বালাই । মাস্টারের ছেলে বাড়ি বাড়ি পেন্সিল বিক্রি করতে বেরোলেন , কেই বা চেনে তাঁকে ওই বিশাল জন - অরণ্যে , তাই না ? গামছা , ধূপকাঠি , অ্যালুমিন্যিয়ামের বাসনপত্র , এইসব নিয়ে সরাসরি খদ্দেরের কাছে পৌঁছে যাবার এই পুরানো প্রচেষ্টা নতুন করে জোরদার হয়ে উঠল বাঁচার তাগিদে । " মনে রেখো , তোমার বাপ - ঠাকুর্দারা করেনি এসব ! " - এককালের এই বহু - উচ্চারিত সতর্কবাণী কালের গভীরে চাপা পড়ে গেল , প্রচলিত সব ধ্যান - ধারণাকে তাচ্ছিল্য করে বাঙাল পৌঁছে গেল নদীয়া , মূর্শিদাবাদ , চব্বিশ পরগনার গ্রামে - গঞ্জে । চাষবাসের কাজে জোয়ার এল , জমির চেহারা পাল্টাতে লাগল , পতিত জমি , দাঙ্গা জমি , খাল - বিল সবকিছু সবুজ হতে লাগল - কোনো অদৃশ্য জাদুবলে নয় , প্রচণ্ড জেদী এবং বাঁচতে চাওয়া মানুষদের মেহনতী ঘামে । মানকচু , চালতা , নলতে শাক , কচুর লতি , কচুর শাক , শালুক ফুল / ডাঁটা ( যাকে কলকাতার ঘটিরা তখন ' কয়েল ' বলে ঠাট্টা করতেন ) - এসব বাজারে এল পণ্য হয়ে , হাসাহাসি শুরু হয়ে গেল ফুটপাথের তরকারি বাজারে । কিন্তু চাহিদা ও যোগান দুটোই বেড়ে গেল ওইসব হাস্যকর শাক - সব্জির , কারণ এখানে মাঠে - ঘাটে - গাছে তারা বেওয়ারিশ হয়ে পড়ে থাকত অবহেলায় , তাদের কোনো মালিকানা ছিল না - তাই বেশ সস্তায় বিক্রি হত বলে ভুখা বাঙাল খরিদ্দারও খুব খুশি মনে ঘরে আনতে লাগলেন তাদের । এই কৃষিকাজে লিপ্ত মানুষদের আলাদা করে বসতি গড়ে উঠতে লাগল গ্রামের পরিচিত সীমানার বাইরে পড়ে থাকা পরিত্যক্ত খাসজমিতে । ঢাকা ও টাঙ্গাইলের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের তন্তুবায় গোষ্ঠীর লোকজন চলে গেলেন শান্তিপুর , ফুলিয়া - সহ নদীয়া ও মূর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন অঞ্চলের আনাচে - কানাচে । জলবায়ু ও পরিবেশগত কারণে সেখানে আগে থেকেই ওই সম্প্রদায়ের মানুষজন সুনামের সাথে কাজ করতেন , পূর্ববঙ্গের বস্ত্রশিল্পীদের সাথে সেই অঞ্চলের শিল্পীদের নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগও ছিল । প্রথম প্রথম ছিন্নমূল , কপর্দকহীন তাঁতশিল্পীরা মহাজনের কাছ থেকে বানী নিয়ে শাড়ি বুনতেন , পরে অনেকেই তাঁত বসিয়ে মাকু চালিয়ে বাড়িতে অন্যান্য জরুরি প্রাত্যহিকী বহাল রেখেও সবাই মিলে কাপড় বুনতে লাগলেন । বস্ত্রবাজারে , বিশেষ করে শাড়ির জগতে বাজিমাত করে দিল তাঁতের শাড়ি - ঢাকাই জামদানি , বালুচরী , নকশা পাড় , হাজার বুটি , বনেদীয়ানার শীর্ষে চলে এল ওপারের শিল্পীদের নিরন্তর সাধনা ও কারিগরী নৈপুণ্যে । লাল চওড়া পাড় সাদা খোলের শাড়ি বঙ্গনারীদের আধুনিকতার প্রতীক হয়ে উঠল , আটপৌরে মোটা সুতোর শাড়ির চাহিদাও ছিল আকাশচুম্বী , একটু খাটো হত সেসব শাড়ি কিন্তু দাম ছিল কম ও টেকসই ছিল খুব । একইসাথে শান্তিপুর ও কলকাতার মানিকতলায় হাট বসত ওইসব শাড়ির , হারানো মাটি খুঁজে পাওয়ার স্বাদ পেল ধীরে ধীরে বহু শ্রমজীবী উদ্বাস্তু সম্প্রদায় । তবে হইহই করে সাড়া ফেলে দিয়ে কলকাতার ফুটপাথে ক্রেতা - বিক্রেতার মিলন ঘটাল আরেকদল সর্বহারা । আগেই বলেছি , লাজলজ্জা - দ্বিধা - সঙ্কোচ সবকিছু খড়কুটোর মত ভেসে গেছিল তাদের বেঁচে থাকার লড়াইয়ের ধাবমান স্রোতে । ঘরে বসে পরিবারের সবাই মিলে বাজারের চাহিদামত বানাতে লাগলেন ডালের বড়ি , ঘি , ধূপকাঠি , খবরের কাগজের ঠোঙা , কুলের আচার , আরো কত কি ! এলাকা এলাকার ফুটপাথের বাজারে সেসব সামগ্রী নিয়ে পৌঁছে যেত বাপ - ব্যাটা , সবাই মিলে । খদ্দের স্থায়ী হতে শুরু হলেই জিনিসের গুণগত মান নিয়ে ক্রেতা - বিক্রেতার ইন্টার্যাকশন জমে উঠল , বিক্রেতা উৎসাহী হয়ে ক্রেতার চাহিদা ও পরামর্শকে বাস্তবায়িত করতে সচেষ্ট হলেন । কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই অল্প পুঁজির খুদ্র আকারের কুটিরশিল্পের এক নতুন দিগন্তের সূচনা হল । পাঠক অবাক হবেন জেনে যে পরবর্তীকালে এদের তৈরি বেশ কিছু সামগ্রী ব্র্যান্ডেড হয়ে কলকাতার বাজার দখল করেছে শুধু গুণগত মানের সুনামের নিরিখে । অপরদিকে , দূর - দুরান্তে যাদের পুঁজিপাটা একেবারেই কিছু ছিল না , তারাও হাল না ছেড়ে খেজুরের রস , তালের শাঁস , মাঠেঘাটে ছড়িয়ে থাকা সুষনি শাক , হিঞ্চে শাক , ফুল - বেলপাতা , কলাপাতা , কচুপাতা , শামুক , গুগলি - এসব বয়ে এনে বসে গেলেন বাজারে । শুধু বিক্রেতার ভূমিকাতেই নয় , আবার ক্রেতা হয়ে বাজার দখলে নামলেন আরেকদল পরিশ্রমী বাঙালের দল । বড়সড় চট অথবা লাল শালুর বস্তায় দাঁড়িপাল্লা , বাটখারা বয়ে নিয়ে বাড়ি বাড়ি ঘুরে ক্রয় - অভিযান চালালেন পুরনো খবরের কাগজ , বইখাতা , শিশি - বোতল , টিন - লোহা - অ্যালুমিনিয়াম , শাড়ি - জামাকাপড় , মায়ে প্লাস্টিকের চিরুনি কৌটো পর্যন্ত নিয়ে । PL ক্যাম্পে ভীড় কমতে লাগল , রাজ্যের অর্থনীতিতে রিফিউজিদের এই অগ্রগতি দেখে তখনকার কিছু মানুষ মনে হয় শঙ্কিত হয়ে উঠলেন । এটা স্বাভাবিক ছিল , কারণ তাঁদেরও সন্তান - সন্ততির ভবিষ্যতের চিন্তা ছিল ; স্বাভাবিকভাবেই আওয়াজ উঠল " হকার উচ্ছেদ " - এর । রাজনৈতিক বা যে কোনো কারণেই হোক , কম্যুনিস্টরা খেটে খাওয়া মানুষদের সমর্থনে এগিয়ে এলেন , কংগ্রেসও অসহায় হয়ে চুপ করে রইল রাজনৈতিক জমি হারিয়ে যাবার ভয়ে ।
খ্যাতনামা নির্ধার্মিক স্যাম হ্যারিসের সাম্প্রতিকতম বইয়ের নাম The Moral Landscape .
পূর্ব গোড়ানের বাসিন্দা হাজি আলা বকস বলেন , ' এলাকার সব রাস্তা ভাঙাচুরা , বেশির ভাগই জলাবদ্ধ । সামান্য বৃষ্টিতেই চলাচলে দুর্ভোগ বেড়ে যায় । এ ছাড়া ময়লা পানির সাথে আবর্জনা এক হয়ে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে । মাদানী ঝিল ভরাট করার কারণে এলাকার পানি সরে না । '
মন্ত্রী জানান , দেশে মোট জনসংখ্যার শতকরা ২৩ ভাগই হচ্ছে ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোর - কিশোরী । অথচ এখন দেশে গড় বিয়ের বয়স হচ্ছে ১৬ বছর চার মাস এবং এক তৃতীয়াংশ মহিলা ২০ বছর বয়স হওয়ার আগেই মা হয়ে যায় । আর ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সীদের মধ্যে পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যবহার করছেন মাত্র শতকরা ৩৮ ভাগ । এছাড়া দেশে স্থায়ী ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিবার পরিকল্পনাব্যবস্থা গ্রহণকারীর হার এখনো অনেক কম ।
হাসান জামান বলেছেন : কথা বলেছেন : @ তির্যক : কেয়ারটেকের ব্যাবস্হা নিয়ে আওয়ামলীগের এটা করা কি খুবই দরকার ছিলো ? সরকারে থাকলে দায়িত্বশীল হতে হয় । কিন্তু ভবিষ্যতে ক্ষমতায় থাকার বিষয়টি মাথায় রাখতে গিয়ে আওয়ামী লীগ আরেকটি বিরোধীদল হীন ১৫ ফেব্রুয়ারি মার্কা নির্বাচনের পথে , , , ,
এই বিষয়ে মূল নিবন্ধের জন্য দেখুন : সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র
এবারে দেখুন নিউটনের বইটির উৎসর্গপত্র : হ্যাঁ , সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক । আর তাঁকেই গত বছর বইমেলায় একটি নকল - বই উৎসর্গ করেছেন নিউটন ! এ বছর তাঁর কাছেই আমাদের দাবি জানাতে হবে নিউটনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ! মহাপরিচালক আর মহাকুম্ভীলক - এঁরা কি পরস্পরের পরিচিত ! ?
খাপছাড়া দাওয়াত পত্র । আপনি ইফতার কি প্রজন্মের ব্যানারে করবেন কি না নিজের ব্যনারে ? প্রজন্মের ব্যানারে করতে হলে অবশ্যই মডারেটরদের দৃর্ষ্টি আর্কষন করা দরকার গোপন বার্তায় ।
+ + মাথা ম্যাসেজ করার সময় নখ যেন তালু স্পর্শ না করে , সেদিকে খেয়াল রাখুন ।
মূল ঘটনা হলো ডেনমার্কএ একটা স্বর্ণ খনি পাওয়া গেছে . এখন ওই খনিতে একটা মেশিন চালাতে যে পদার্থের প্রয়োজন সেটা আছে কেবল বাংলাদেশের এক টাকার সোনালী কয়েনে যা আর বিশ্বের কোথাও পাওয়া যায়নি . কিন্ত এই একটাকার শর্ত বাংলাদেশ সরকারের . তাই তারা সরাসরি কিছু বলতে পারতেছেনা . , তাই তারা খবরটা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিছে যে তারা প্রতিটা কয়েন ১০০০ টাকায় কিনবে . তারা দেশের সব কয়েন কিনে তারপর গলিয়ে একসাথ করে ওই মেশিনটা চালাবে . তাই যে যেভাবে পারছে কয়েন ৫০ , ১০০ , ৫০০ টাকায় কিনছে . অনেক স্হানে পুলিশও বাগ্রা দিচ্ছে . আসুন আমরা লোভে না পরে সচেতন হই এবং দেশের টাকা দেশেই রাখি . আমরা যেন নিজের দেশকে এভাবে বিক্রি না করি সামান্য কয়েটা টাকার জন্য
০০ শেখ আব্দুল হামিদ , বটিয়াঘাটা ( খুলনা ) সংবাদদাতা বটিয়াঘাটা ব্র্যাকের শস্য নিবিড়করণ প্রকল্পের আওতায় উপজেলার ৪টি ইউনিয়নে মোট ৬৮১ একর জমিতে রবি খন্ডের চাষ শুর & # 2497 হয়েছে । এক ফসলী এলাকা হিসেবে পরিচিত এ উপজেলার সুবিধা মত এলাকাকে রবি খন্ড চাষের জন্য বেছে নিয়ে চাষীদের মাঝে চাষ , বীজ , সেচ ও সার বাবদ ব্র্যাক আর্থিক অনুদান প্রদান করছে । জলমা ইউনিয়নে ১৭৫ একর জমিতে খেসারি , ৬৫ একরে মুগ , ৩১ একরে ভুট্টা চাষ বাবদ মোট ৯ লক্ষ ৮৮ হাজার ৮শ টাকা , বটিয়াঘাটায় হাইব্রীড ধান ৮ একর , ভুট্টা ৩০ একর , মুগ ডাল ১০ একর , তিল ৬০ একর , সূর্যমুখি ৩ একর চাষে মোট ৬ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা , সুরখালীতে ভুট্টা ২৫ একর , মুগ ডাল ১৫ একর , তিল ১০ একর ও সূর্যমুখি ২ একরে চাষ করতে মোট ৩ লক্ষ ১৬ হাজার টাকা এবং গঙ্গারামপুর ইউনিয়নে ৮০ একরে ভুট্টা , সূর্যমুখী ১৫ , মুগ ডাল ১২৩ এবং তিল ৩০ একরে চাষ বাবদ মোট ১৪ লক্ষ ৫৮ হাজার ৫শ টাকা অনুদান প্রদান করেছে । প্রত্যেক ইউনিয়নে ব্রিধান - ৪৯ , বি আর - ২৩ , বি আর - ১১ , ধান কর্তন শেষ পর্যায়ে রয়েছে । বটিয়াঘাটা , গঙ্গারামপুর ও সুরখালী ইউনিয়নে মোট ১০টি বস্নকে ২৪৯ একর জমিতে উফশী ধান বি আর - ১১ , বি আর - ২৩ ও ব্রি ধান ৪৯ এ বছর ব্র্যাকের সহযোগিতায় চাষ করা হয় । একর প্রতি ৫২ / ৫৪ মণ ধান ফলেছে । ধান চাষের সময় যাদের সেচ লেগেছে তাদেরকে বীজ , চাষ , সেচ , সার ও কীটনাশক বাবদ একরপ্রতি ৯ হাজার টাকা এবং যাদের সেচ প্রয়োজন হয়নি তাদেরকে একরপ্রতি ৭ হাজার টাকা অনুদান বিতরণ করা হয় । ধান চাষ করে ৪৫৭ জন কৃষক আশানুরূপ ফসল ঘরে তুলেছে । আগামীতে আরও বেশী জমি চাষের আওতায় আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে । আগ্রহী হয়ে উঠেছে গ্রামের বহু তৃণমূল কৃষক । ব্র্যাকের শস্য নিবিড়করণ প্রকল্পের সহায়তা পেয়ে চাষীদের মাঝে ব্যাপক আগ্রহ দেখা দিয়েছে । বহু কৃষক চাষের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিল । তারা জমি চাষ করতে গিয়ে মহাজনদের নিকট থেকে দাদন নিয়ে ঋণী হয়ে পড়েছিল । ঋণ পরিশোধ করতে না পেরে বহু কৃষক নির্যাতনের শিকার হয় । ব্র্যাকের অনুদান পেয়ে তারা মহাজনদের নির্যাতন থেকে রক্ষা পেতে চায় ।
যদিও লেখা টা অত্যন্ত সুন্দর , একটু রসিকতা তো করাই যায় , পাঞ্জাবিওয়ালা যদি তুমি পরের জন্মে নারী হয়ে জন্মাও , তাহলে আমিও পরের জন্মে তোমাকেই বিয়ে করবো ! ! অপেক্ষা কোরো ! ! !
এই নিয়ে যুগের পর যুগ গবেষণা হয়েছে । কারো কারো মতে প্রেম নিষিদ্ধ ফলের মতো । পৃথিবীতে প্রেম বলে কিছু নেই । আবার কারো মতে প্রেম না থাকলে পৃথিবী অনেক আগে ছাতু হয়ে যেতো । সাহিত্যিকরা তাদের মতো করে বলে গেছেন , কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন - প্রহর শেষে আলোয় রাঙ্গা সেদিন চৈত্র মাস তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ নারীর মাতাল করা ইশারার মধ্যে কবি তার প্রেমের সন্ধান পেয়েছেন । কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছেন - তুমি আমায় ভালোবাস তাইতো আমি কবি আমার এ রূপ সে যে তোমার ভালোবাসার ছবি । কোথায় দূরে নূপুর বাজে তোমার পায়ে হেথায় রোদন আমার ওঠে উথলায়ে । শ্রীকৃষ্ণকীর্ত্তনে আমরা রীতিমতো প্রেমের পশরা দেখতে পাই কে না বাঁশী বাএ বডায়ী সে না কোন জনা । দাসী হআঁ তার পা এ নিশিঁবো আপনা পাখি নহো তাব ঠাই উড়ী পড়ি জাঁও । মেদনী বিদার দিও পসিআঁ লুকাওঁ ভালোবাসা প্রকাশের এর চেয়ে মধুর সূর আর কি হতে পারে ? প্রেমের আকর্ষণ দুর্নিবার , মানবসত্তার গহনে তার বাস । পৃথিবীর প্রথম মানুষ আদম এ বন্ধনের নিবিড়তা অনুভব করে প্রথম নারী হাওয়াকে বলেছিল , O fairest creation of last and best of all god ' s works . How I can live for thee . Let us go to the earth . প্রেম মানবাত্মার এক গভীরতম ক্ষুধা নিবৃত্ত হয় একমাত্র প্রেমাষ্পদের সাথে মিলনে । পল্লী কবি জসিম উদদীন প্রেমের অনেক খন্ণ্ড লিখেছেন , ফুল নেয়া ভালো নয় মেয়ে ফুল নিলে ফুল দিতে হয় ফুলের মতো প্রাণ দিতে হয় এছাড়া নিজের ভালোবাসার মানুষের কাছে কত যত্ন সহকারে ? প্রেমের কবি মহাদেব সাহা বলে গেছেন । করুণা করে হলেও চিঠি দিও খামে ভরে তুলে দিও আঙ্গুলের মিহিন সেলাই ভুল বানানেও লিখ প্রিয় আমি বলি ভালোবাসা প্রকাশের মূল সুর শরীর । সেটা হতে পারে মুখে বলা , হাত ধরা কিংবা চোখে চোখে তাকিয়ে থাকা । ভালোবাসায় আছে বিচিত্র রকমে অনুভূতি । তার সুরও বদলায় । কখনো কখনো কাছে টানা , আবার কখনো দূরে ঠেলে দেয়া । তাইতো কবি সামসুল হক লিখে গেছেন , আমি কার কাছে গিয়া জিগামু সে দুঃখ দ্যায় ক্যান , ক্যান এত তপ্ত কথা কয় ক্যান পাশ ফিরা শোয় । আশির দশকের মূলধারার কবি ড . আবু হেনা আবদুল আউয়ালের কবিতায় প্রেমের সুর ফুটে উঠেছে । তিনিও একজন রমণীর খোঁজে পথ চেয়ে বসে ছিলেন । একজন রমণীর জন্যে জীবনের চৌরাস্তায় বসে আছি সে কবে থেকে । একজন রমণীর জন্যে এপথ ওপথে প্রহরায় রেখেছি দু চোখ কতো । জানি না সে কোন পথে আসে । প্রেম যুগে যুগে আছে থাকবে । সকল কালের সকল কবি প্রেম নিয়ে কবিতা লিখেছেন । প্রেম মানবজীবনের এক বাস্তব অনুষঙ্গ । এই বিষয়টি ঘিরে মানুষ নিয়ন্ত্রিত হয় , পরিচালিত হয় । সেজন্য কবি সামসুর রহমান আফসোস করে বলেছেন , কেউ কি এখন এই অবেলায় - আমার প্রতি বাড়িয়ে দিবে হাত ? । লেখক : সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক rmarif781 @ gmail . com
অর্থঃ হযরত হুযায়েফা ( রাঃ ) বর্ণনা করেন যে , আঁ হযরত ( সাঃ ) বলেছেন , তোমাদের মাঝে নবুওয়ত ততক্ষণ পর্যন্ত থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ্ চাইবেন অতঃপর আল্লাহ্ তাআলা তা উঠিয়ে নিবেন । এরপর নবুওয়তের পদ্ধতিতে খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তা ততক্ষণ পর্যন্ত বর্তমান থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ্ তাআলা চাইবেন । অতঃপর আল্লাহ্ তাআলা তা উঠিয়ে নিবেন । তখন যুলুম , অত্যাচার , উৎপীড়নের রাজত্ব কায়েম হবে । তা ততক্ষণ পর্যন্ত বর্তমান থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ্ চাইবেন । অতঃপর আল্লাহ্ তাআলা তা উঠিয়ে নিবেন । তখন তা অহংকার ও জবরদস্তিমূলক সাম্রাজ্যে পরিণত হবে এবং তা ততক্ষণ পর্যন্ত বর্তমান থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ্ চাইবেন । তখন নবুওয়তের পদ্ধতিতে খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হবে । অতঃপর তিনি ( সাঃ ) নীরব হয়ে গেলেন ।
' তিব্বতের শান্তিপূর্ণ মুক্তির ৬০ বছর সংক্রান্ত সফলতা প্রদর্শনী ' ১৫ জুন শুরু হয় । গত আধা মাসে প্রতিদিন অনেক দর্শনার্থী এ প্রদর্শনীতে আসেন । ৫ জুলাই বিকালে চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির বৈদেশিক প্রচার কার্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের আমন্ত্রণে প্রায় ৩০টি দেশের ৬০ জনেরও বেশি সামরিক অ্যাটাশে , ডেপুটি সামরিক অ্যাটাশে ও তাঁদের স্ত্রীরা এ প্রদর্শনীতে গিয়ে তিব্বতের ৬০ বছরের পরিবর্তন উপলব্ধি করেন ।
কালের দর্পণ বলেছেন : পিট পিট শালারারে ঘুষ দিয়া পিট । ওরারে ঘুষ দিলে ওরা পিঠে পিটা নিতে পারে । শালার কুত্তা ( পুলিশ ) কোনখানের ।
সিটিজেন জার্নালিস্ট হিসেবে নিজেকে আপনি কিভাবে গড়ে তুলতে পারেন এবং একজন সিটিজেন জার্নালিস্ট কিভাবে তার কাজ করতে পারেন সেগুলো এখানে স্বল্প পরিসরে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি । ব্লগার ও সোসাল নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকা যে কেউ সহজেই যে সিটিজেন জার্নালিজমের অংশ হতে পারেন সেগুলো প্রাধান্য পেয়েছে .
লেখক বলেছেন : বঙ্গবন্ধু সব রাজাকারকে বেকসুর খালাস দিয়ে গেছেন ! ! ! আমি এখনও এটা জানি । আফসুস এই অপপ্রচারগুলো কিভাবে এত প্রতিষ্ঠিত হলো সেটা ভেবে অবাক লাগে ! ! তথ্যবহুল মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ জানায় , বুধবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাইপাস সড়কের তেবাড়িয়া এলাকায় রাস্তায় গাছের গুড়ি ফেলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয় । এ সময় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী আমবোঝাই একটি ট্রাক ব্যারিকেডে আটকা পড়লে সেটিকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা ছুঁড়ে মারে সন্ত্রাসীরা । এতে ট্রাকটিতে আগুন ধরে যায় । চালক ও হেলপার পালাতে পারলেও ট্রাকের কেবিনে থাকা শরিয়তপুর জেলার গোসাল সিকদারকান্দি গ্রামের আম ব্যবসায়ী মোশাররফ সম্পূর্ণ ঝলসে যায় । পরে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ও ব্যবসায়ীকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে । প্রথমে তাকে নাটোর সদর হাসপাতালে ও পরে তার পরিস্থিতির অবনতি হলে ঢাকায় পাঠানো হয় । এ ঘটনায় শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এর সঙ্গে জড়িত সন্দেহে চারজনকে আটক করে পুলিশ । এছাড়া হরতালে নাশকতার আশংকায় আরো চারজনকে আটক করা হয় ।
( ৪ ) কোন পাঠ্যক্রমে ডিগ্রীর জন্য ভর্তির উদ্দেশ্যে বিশ্ববিদ্যালয় , উহার অধ্যাদেশ দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রদত্ত ডিগ্রীকে তত্কর্তৃক প্রদত্ত কোন ডিগ্রীর সমমানের বলিয়া স্বীকৃতি দান করিতে পারিবে অথবা স্বীকৃত কোন বিশ্ববিদ্যালয় বা বোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা ব্যতীত অন্য কোন পরীক্ষাকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সমমানের বলিয়া স্বীকৃতি দান করিতে পারিবে ৷
সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন সাইফ দি বস ৭ ( ২১ - ০২ - ২০১১ ১১ : ৩৯ )
বাংলায় একটা কথা আছে , এক মাঘে শীত যায় না । অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে আওয়ামী লীগের জন্যে তা বোধহয় প্রযোজ্য নয় । ক্ষমতার হাওড়ে ভাসতে গিয়ে দলটা ধরে নিয়েছে এটা তাদের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত । চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচনের বাস্তবতা কিন্তু তা বলে না । নাম পরিবর্তন আর মুজিব হত্যার রায় কার্যকরকে যদি সাফল্যের মাপকাঠি হিসাবে ধরা হয় , চট্টগ্রামের জনগণ আওয়ামী লীগের এ সাফল্যে সাড়া দেয়নি । যে দেশে অপরাধের শাস্তি নির্ভর করে রাজনৈতিক সদিচ্ছার উপর , সে দেশে বিচার ব্যবস্থাকে নিরপেক্ষ ভাবার কোন উপলক্ষ নেই । জামাতী নেতাদের নিয়ে ইদানীংকালের আওয়ামী বিচার নাটকও এর বাইরে নয় । জামাতীরা অপরাধ করেছে ১৯৭১ সালে । এ অপরাধ কোন রহস্য উপন্যাসের অপরাধ ছিল না যা উন্মোচনের জন্যে শার্লক হোমসদের ভাড়া করা দরকার ছিল । ৩৯ বছর ধরে এরা সদম্ভে এ দেশের মাটিতে বাস করেছে , রাজনীতি করেছে , গাড়িতে নিশান উড়িয়ে মন্ত্রিত্ব জাহির করেছে । এ অপরাধী চক্রের সাথে খোদ আওয়ামী লীগও ক্ষমতা নিয়ে দরকষাকষি করেছে । তা হলে আমাদের কি মেনে নিতে হবে মুক্তিযুদ্ধের বয়স যত বাড়ছে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আওয়ামী লীগের দেশপ্রেম ? না - কি এবস্যালুট মেজরিটি পেয়ে প্রতিপক্ষকে খতম করার পুরানো কৌশলে ফিরে গেছে আওয়ামী লীগ ? খবরে প্রকাশ আটককৃত জামাত নেতাদের সন্তানদের গ্রেফতার করা হয়েছে একত্রে গোপন বৈঠক করার জন্যে । দেশে কি পুলিশ রাজত্ব কায়েম হয়েছে যেখানে বাসায় বৈঠক করার অধিকারও হরণ করা হয়েছে ? অপরাধ করেছে নিজামী , মুজাহিদ আর কামরুজ্জামানের দল । বাবার অপরাধে সন্তানদের যদি জেলে যেতে হয় তাহলে প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই মোশারফ হোসেন কি পূণ্য করেছেন যার জন্যে তাকে মন্ত্রিত্ব দিয়ে পুরস্কৃত করা হল ? দেশে আইনের শাসনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ না দিয়ে শুধু কজন রাজাকার আর যুদ্ধাপরাধীকে শাস্তি দেয়া নিছকই তামাশায় পরিণত হবে যখন একই আসামিরা জাতীয়তাবাদী বিচারকদের কলমের খোঁচায় সগৌরবে বেরিয়ে আসবে জেল হতে , খালেদা জিয়ার কলমের খোঁচায় গাড়িতে পতাকা উড়িয়ে স্ব দম্ভে পদানত করবে দেশের অলি গলি ।
দুঃখের পাজলগুলো খুব কঠিন - লিনিয়ার - টাইম সল্যুশন আছে কি না - এই নিয়ে সন্দেহটা দানা বাঁধে এবং তার সাথে একটা বড় ধরনের তর্কের পর বুঝতে পারি , আমি আসলে অংকে কাঁচা আর তর্কে ফাটা বেলুন । আমি একটা ছিচকাঁদুনে - এইটা শোনার পর আরেক মহাজন আমার দিকে অবিশ্বাসের দৃষ্টিতে অদ্ভূত একটা ভঙি করে । আজ সক্কালে হামের ভ্যাকসিন দেওয়ার পর হাত বাঁকা করে ১৫ মিনিট বসে থাকার সময় দেখি - পাশে বসা তরুণী ভ্যাটভ্যাটে চোখে আমার দিকে একটা অদ্ভূত ভঙিতে তাকিয়ে থেকে অনেক ক্ষণ পর বলে - সাত আর পাঁচে যেন কত হয় ? আমি একটা শ্রাগ কইরা বলি - দুঃখের পাজলের লিনিয়ার - টাইম সল্যুশন থাকার কথা না তো ।
বিষয় : সাহিত্য | ২ টি মন্তব্য | বাকিটুকু পড়ুন »
ঢাকা , ১০ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : দ্রুত স্থাপনের জন্য শিগগিরই সরকারকে বিতর্কিত টিপাইমুখ জলবিদ্যুৎ প্রকল্প হস্তান্তরের আহ্বান জানাবে নর্থইস্টার্ন ইলেক্ট্রিসিটি পাওয়ার করপোরেশন ( নিপকো ) । আগরতলায় নিপকো চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রেম . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
সুনামগঞ্জ , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার ৪ ইউনিয়নে নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে । নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩ এবং বিএনপি ১টিতে বিজয়ী হয়েছে । নির্বাচিত আওয়ামী লীগের ৩ চেয়ারম্যান হলেন - শাল্লা সদর ইউনিয়নে আবু লেইছ চৌধুরী , আটগাঁও ইউনিয়নে জুনেদ মনির প্রদীপ এবং হবিবপুর ইউনিয়নে সুবল দাশ । এছাড়া বাহারা ইউনিয়নে বিএনপি থেকে জাকির হোসেন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / সাখা / রাজ / ১২ . ৫২ ঘ . )
এখনো বৃষ্টি হয় ধরণী বুকে , এখনো বান হয় ধরণীতে । উষা হলে পাখির কিচিরমিচির , সন্ধা হলে ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ব্যাঙ ডাকে । বৃষ্টি হয় বৃষ্টির কারণে , বান হয় বানের কারণে , পাখির কলতান স্বভাবের কারণে । . . .
১৪৮ বার পঠিত | ১৭ টি মন্তব্য | রেটিং + ১ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
মেহেক সাজনিন বলেছেন : শব্দ নিয়ে চমৎকার খেলেছেন কবি । অ সা ধা র ণ !
খুচরা মূল্য ১৯৯ ডলার , বিক্রয়মুল্য কেবল ২৯ ডলার ।
সব ইতিহাস বইয়ের পাতায় লেখা থাকে না . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . থেরাডন রাজ্যের ইতিহাস মনে হয় আজকের ঐতিহাসিকরাও ভুলে গিয়েছেন । কিন্তু একটা সময় থেরাডন নামের একটি রাজ্যের অস্তিত্ব ছিলো , ছিল নানা উপকথা তাদের রহস্যময় রাজ্য নিয়ে । গ্রীক সাম্রাজ্য , রোমান সাম্রাজ্য আরো কতো সাম্রাজ্যের কতো কথা আমাদের ইতিহাসে লেখা থাকে , কতোই না মীথ প্রচলিত থাকে এসব সভ্যতা নিয়ে . . . কিন্তু এইসব সভ্যতার ইতিহাস কখনোই সভ্য ছিল না । সত্যি বলতে আমাদের ইতিহাসের পাতায় শুধুই যুদ্ধের ইতিহাস , রক্তক্ষরণের ইতিহাস , ক্ষমতার লড়াইয়ের ইতিহাস . . . কখনো কখনো হয়তো ভালোবাসার কিছু ইতিহাসের কথাও লেখা থাকে , সে ভালোবাসাও কিভাবে যুদ্ধ ডেকে এনেছে অথবা ক্ষমতা দখলে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে তার ভিত্তিতেই ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে । থেরাডন রাজ্য ছিল এর মাঝে ব্যতিক্রম , হয়তো একমাত্র ব্যতিক্রম নয় । তবে এইসব ব্যতিক্রম কেন যেন ইতিহাসে লেখা থাকেনি . . . ঐতিহাসিকেরা ব্যতিক্রমের ধার ধারেননি ।
জলদস্যূতার বিরুদ্ধে সক্রিয় লড়াইয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ মূল বিষয় হল সোমালির বাইরে থাকা জলদস্যূদের সহায়তা কারীদের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারী করা , এই কথা সতীশ অগ্নিহোত্রী ও বলেছেন . তিনি মনে করেন ভারত মহাসাগরের বুকে দুই হাজার জলদস্যূর পিছনে দৌড়ে বেড়ানো বাজে কাজ . এটা প্রথমতঃ এই কারণে যে , তারা স্রেফ সাধারন জঙ্গী . তাদের জন্য তট ভূমিতে পাহারাদারী করাই যথেষ্ট , যাতে তারা সমুদ্রে বারই না হতে পারে . আসল প্রয়োজন হল এই জলদস্যূ ব্যবসার সত্যিকারের মালিকদের খুঁজে বের করা , ভারতের জাহাজ নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের প্রধান এই বিষয়ে একেবারে নিশ্চিত . জলদস্যূরা যে সমস্ত বিশাল অর্থ আজকাল তাদের ধরা জাহাজ গুলির মুক্তিপণ হিসাবে পাচ্ছে , তার পরিমান বছরে নানা হিসাবে প্রায় সাতশো থেকে এক হাজার পাঁচশ কোটি ডলার .
কনকো - ফিলিপস প্রায় সব কাজ উপ - ঠিকাদারি সহায়তায় করবে । পেট্রোবাংলা এই ভূমিকায় থাকলে সমস্যা কি তা না হলে ওবামার পদলেহন করা হয় না তাই না
বাণিজ্যিক ভাড়া : মিরপুর ২ নং সেকশনে ৫ কাঠা জমির উপরে ৫ম তলা ভবনের তৃতীয় তলা পর্যন্ত যে কোন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানীকে ভাড়া দেওয়া হবে । ভাড়া হবে মার্চ ২০১১ হইতে । জামানত ও ভাড়া আলোচনা সাপেক্ষে । ০১৭৫০০৫০৪৭৫ । সি - ৩৭১৩৮ অফিস ভাড়া : নিউ বেইলী রোডে ২০০০ বর্গফুটের বাসা ভাড়া দেয়া হবে । যোগাযোগঃ ৮৩১৮৬৬৩ , ০১৯১২২৩২১২০ । সি - ৩৭১০৩ ফিসারীজ ও হ্যাচারী ভাড়া : উত্তরবঙ্গে সম্পূর্ণ বন্যামুক্ত , আধুনিক সর্বপ্রকার নিরাপত্তা ও সুবিধাসহ ৭০ বিঘা জমিতে ২৬টি পুকুরসহ হ্যাচারী ভাড়া হইবে । ফোনঃ ০১৭৩১১৩৪৪৭৫ , ০১৭১৬৪৩৪৪৩৪ । সি - ৩৭১১৯ বাসা ভাড়া : ২৫০০ বর্গফুটের ২টি ফ্ল্যাট ১লা মার্চ থেকে ৬ / ৪ , হুমায়ুন রোড মোহাম্মদপুর সোহরাওয়াদর্ী হাসপাতালের বিপরীতে । ৯১২০৭৪৪ , ০১৯২০০৭৭০৬৬ , ০১৭১৫১৯৩৪৯৭ । সি - ৩৭১১৩ অফিস ভাড়া : বনানীর বস্নক - এফ রোড - ৭তে সুসজ্জিত ৩৬০০ বর্গফুটের অফিস ভাড়া হবে । ম্যানপাওয়ার অগ্রগণ্য । ০১৭১১৫৯৩১৪১ , ০১৭১১৬৬৪৯৯৫ । সি - ৩৭০৬৭ ফ্ল্যাট ভাড়া : ৪ বেড / ৩ বাথ / আলাদা ড্রইং / আলাদা ডাইনিং / কিচেন / ৪ বারান্দা / গ্যারেজসহ ভাড়া হবে । ২৮ / ৩০ আর , কে মিশন রোড , ঢাকা । মোবাইল - ০১৯১৫৬০১৭৯৪ , ০১৬৭১৫১০৫৯০ । সি - ৩৭০৯০ অফিস গোডাউন ভাড়া : ২৫০০ বর্গফুট নীচতলা ৯ র & # 2497ম ৪ বাথ - জর & # 2497রী । বাড়ী - ১৭ খিলবাড়ীটেক পূর্বপাড়া বরাইতলার পূর্বদিকে শাহজাদপুর - ০১৬৭৮১১০২৫০ । সি - ৩৭১৩৭ বাড়ী ভাড়া : ফ্ল্যাট নং - ৪ সি ( চারতলা / সেলটেক ) বাড়ী নং - ১৪ , রোড নং - ২০ , সেক্টর - ৪ , উত্তরা ( ১২৫০ বর্গফুট ) । যোগাযোগ : ০১৬৭৪৬০৫৩৬৪ । সি - ৩৬৯১২ ভাড়া : সম্পূর্ণ রেডী ৮০০০ বর্গফুট যাত্রাবাড়ীর নিকটে রায়েরবাগ বিশ্বরোড সংলগ্ন গার্মেন্টস , ক্লিনিক ও অন্যান্য ভাড়া হবে । যোগাযোগ : ০১৮১৯২২২৬০৭ । সি - ৩৬৯৬৯ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পস্নট ভাড়া : আশুলিয়ায় বঙ্গবন্ধু রোড সংলগ্ন তিন বিঘা দেয়াল ঘেরা গ্যাস ও বিদু্যৎ সুবিধাসহ বাণিজ্যিক পস্নট । যোগাযোগ : ০১৮১৯২১১৫৬৮ । সি - ৩৭০৩৭ শেড ভাড়া : উত্তরখান মেডিক্যাল রোড মেডিক্যালের পূর্বপাশে ৭ হাজার বর্গফুট একটি শেড ভাড়া দেয়া হবে । যোগাযোগ : ০১৭১১৩৭১১২৯ , ০১৭১৫৮৪০৯১৭ । সি - ৩৭০১৩ এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া : উত্তরা সোনারগাঁও জনপথে ১২ নং সেক্টর ৩২ নং পস্নটে জেনিটিক আরাফিয়ার ১৩০০ বর্গফুটের আধুনিক এপার্টমেন্ট ভাড়া হবে । যোগাযোগ : ০১৭১২৮২৬২৩৫ , ০১৬৭৩৪০৬৭৪০ । সি - ৩৭০১২ ফ্ল্যাট ভাড়া : উত্তরা সেক্টর - ১৪ , রোড - ১৬ , বাড়ী - ৪০ , ১৮৫০ বর্গফুট , ৪ বেড , সার্ভেন্ট র & # 2497ম , লিফট , গ্যারেজ গার্ড সুবিধায় ভাড়া । যোগাযোগ : ০১১৯৭১৫৫৫৩৫ , ০১১৯৭২৩৭৯৬৮ । সি - ৩৭০০৮ ফ্ল্যাট ভাড়া : ফ্যামিলির জন্য জানুয়ারী ২০১১ হতে ভাড়া হবে । ৩ বেড , ৩ বাথ , ৩ বারান্দা , সার্ভেন্ট বেড ও বাথ , বাড়ী - ১৭ , রোড - ০৮ , সেক্টর - ১০ , উত্তরা , ঢাকা । ০১৭১২২৯০১৯৫ । সি - ৩৭০০৭ বাড়ী ভাড়া : বাসা নং - ৬ , রোড - ১ , বস্নক - জি , মিরপুর - ২ , ২য় তলায় ৩ বেড , ৩ বাথ , ড্রইং , ডাইনিং , ৩ বারান্দা প্রশিকার পশ্চিমে , ০১৭১২০৫৭৬৮১ , ০১৭১৭৪৫০৯৮৫ । সি - ৩৬৯৮৮ ভাড়া : তেজগাঁও থানার পাশে এসআর টাওয়ারের নীচতলায় ৪০০ বর্গফুট অফিস / শোর & # 2497ম / ফাস্টফুডের জন্য ভাড়া হবে । মোবাইল - ০১৭১৩০৩২৯৯৪ । সি - ৩৬৯৫৮ জমি / শেড ভাড়া চাই : তেজগাঁও শিল্প এলাকায় আধুনিক অটোমোবাইল ওয়ার্কশপের জন্য ১ / ২ বিঘা খালি জমি / বিল্ডিং ভাড়া চাই । যোগাযোগঃ ০১৭৫৬৬৩১৫৫০ । সি - ৩৬৯২৭ বাড়ী / অফিস ভাড়া : নিকুঞ্জ - ১ ( আর্মি গল্ফ ক্লাব সংলগ্ন ) ৬১০০ বঃ ফুঃ ৩ তলা , বেজম্যান্ট , ডুপেস্নক্স , কারপার্ক , অপেনটেরেস , সিসিটিভি , ইন্টারকম , গ্যাস গিজার , মাল্টিনেশনেল কোঃ অগ্রাধিকার । ০১৭১৫০৩৪৯৮৪ । সি - ৩৬৯২৫ এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া : মগবাজার সেঞ্চুরী আর্কেডের বিপরীতে ( ব্যাংক এশিয়ার বিল্ডিং - এ ) সদ্যনির্মিত ৩ বেড , ৩ বাথ , ড্রইং , ডাইনিং , কিচেন , বারান্দা , এখনই ভাড়া । ০১৮১৯৪৮২৬৫৫ । সি - ৩৬৮৯৯ ফ্ল্যাট ভাড়া : তিন র & # 2497মের ফ্ল্যাট , চাকরিজীবী ভাড়াটিয়া আবশ্যক । উইমেন্স কলেজের পূর্বদিকে সোজা । ৬৪ / এল / ১ / চ / আর , কে , মিশন রোড , ঢাকা । সি - ৩৬৯২৩ বাড়ী ভাড়া : ১২০০ বঃ ফুঃ ২ বেড , ২ বাথ , ড্রইং , ডাইনিং , কিচেন , প্রশস্ত বড় বারান্দা ৬৫ , উঃ ধানমন্ডি , ( কলাবাগান ) , ফোন : ৭১২২০২২ , ৭১১১৮১৮ , ০১৮১৯২৭৩৬০৪ । সি - ৩৬৯০৭ অফিস ভাড়া : ১৪৫ শান্তিনগর ইষ্টার্ন পস্নাসের ৭তলায় মনোরম পরিবেশে ৬০০ বর্গফুটের ডেকোরেটেড অফিস ভাড়া হইবে । যোগাযোগ : ০১৭২০২৪৬৯২৭ , ০১৭১৪৬৬৮৬০৭ । সি - ৩৬৯০০ ভাড়া : ২০১০ মডেল - এর পিকআপ ভ্যান গাড়ী একটনের , মাসিক চুক্তিতে কোম্পানী / পত্রিকার অফিসে ভাড়া দিতে ইচ্ছুক এবং ঢাকা নিউ মার্কেট এলাকায় নতুন সেলুন দোকান রেডিমেড অবস্থায় ভাড়া হবে । ০১৭৫৬০৪৬৩৬৩ । সি - ৩৬৯০৩ ফিড মিল ভাড়া : উত্তরবঙ্গে আধুনিক অটোমেটিক মেশিনে সর্বপ্রকার সুবিধা ও নিরাপত্তাসহ পোল্ট্রি ফিড ও ফিসফিড তৈরীর মিলটি ভাড়া হইবে । ফোন : ০১৭৩১১৩৪৪৭৫ , ০১৭১৬৪৩৪৪৩৪ । সি - ৩৬৯১৬ ভাড়া : দোতলা ভবনের উপরতলা ভাড়া হবে । আনুমানিক ৩০০০ বর্গফুট । ধানমন্ডি রোড নং - ৬ / এ অবস্থিত । যোগাযোগ : ০১৯৩৬৫৮১৮৬৪ , ০১৭২৬৫০২৪৭৩ , ০১১৯১৩২৮৮২৭ । সি - ৩৬৮৯২
গ্রাফিক্স ডিজাইনিং » মুন্না » ১৫ জুন , ২০১১ » 5 টি মন্তব্য » 531 বার দেখা হয়েছে
ইমাম১৯৭৯ বলেছেন : এই সমস্ত আতেলবাদ সমাজে প্রতিষ্টা পায় নাই , তাই আতেল্পানা ছাইড়া সিরাতাল মুস্তাকীমের পথ ধর ।
আর ফাহিম কে আমার পক্ষ থেকে অনুরোধ , * ভাইয়া তুমি যদি একটা বিষয়কে পুজি করে তোমার পোস্ট বারাতে থাক তবে আমি নিম্চিত খুব শীঘ্রই তুমি ফোরাম থেকে হারিয়ে যাবে । কারন আমি দেখেছি এর আগেও যারা হঠাৎ করে এসে অনবরত পোস্ট করেছিল তারা নিজেরাই একটা সময় নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছে । পারেনি সবার সাথে মানিয়ে চলতে । তোমার প্রতিটি টপিক এবং রিপ্লাই যেন একটা গুরুত্ব রাখে সেদিকে খেয়াল রাখবে । আর একটা টপিক কে সারা জীবন বাচিয়ে রাখার চেষ্টা করবেনা । কারন টপিক যাই হোক কিছুদিন পর ওটার আর কোন মূল্য থাকেনা । * মিউচুয়্যাল আন্ডারস্টেন্ডিং এর মাধ্যমে রেপু আদান প্রদান করার চিন্তা করলে ক্ষতিগ্রস্থ হবেই বেশী । কারন তোমার রেকর্ডে একই সাথে ( - ) রেপু ও আসতে থাকবে । তখন তোমার রেকর্ড দেখে তোমার নিজেরই কষ্ট লাগবে । * এই ফোরাম টা অনেক মার্জিত লেখকদের ফোরাম । যারা জানেন না তারাও লেখেন জানার জন্য । তাই আশা করি সবার সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলবে । [ তোমার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল । ]
১৯৮৮ সালের ১৭ই নভেম্বার । ঐ আব্দুল লতিফ হল দখল বা অনুরূপ কোন একটা মহৎ উদ্দেশ্যে বিশিষ্ট ছাত্রনেতা রুহুল কুদ্দুস ভাইয়ের গ্রুপের সাথে তার প্রতিপক্ষ গ্রুপের একটা পানিপথের যুদ্ধ সেদিন হয়েছিল । এই পানিপথের যুদ্ধে ইব্রাহীম লোদী বা বাবরের পক্ষের কজন সৈন্য শহীদ বা গাজী হল দুর্জনেরা তা বলে যায়নি । তবে সেই যুদ্ধে আসলাম গেল মরে । একেবারে আবু বকর সিদ্দিকীর মত আচমকা , কিংবা তার চেয়ে বেশী বা কম ।
৪১ " আইনের " শব্দটি " অধ্যাদেশের " শব্দটির পরিবর্তে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ( সংশোধন ) আইন , ২০০০ ( ২০০০ সনের ৩৯ নং আইন ) এর ১৮ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত
প্রতিবার পরীক্ষা করার সময় গর্ভবতী মহিলার ওজন নেওয়া উচিত ৷ সাধারণত গর্ভাবস্থার সময় একজন মহিলার ৯ - ১১ কেজি ওজন বাড়া উচিত ৷ প্রথম তিনমাসের পর , একজন গর্ভবতী মহিলার ওজন প্রতিমাসে ২কেজি বা সপ্তাহে ০ . ৫কেজি করে বাড়ে ৷ প্রয়োজনীয় পরিমাণ ক্যালরি - যুক্ত পর্যাপ্ত খাবার না খেলে , মহিলাটির গর্ভকালীন সময়ে মাত্র ৫ - ৬কেজি ওজন বাড়ে ৷ যদি প্রতিমাসে ২কেজি - র কম ওজন বাড়ে , তবে বোঝা যাবে মহিলাটি পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার খাননি ৷ সেক্ষেত্রে তাঁকে সম্পূরক খাবার দেওয়া উচিত ৷ ওজন কম বাড়লে সাধারণত বোঝা যায় যে , জরায়ুতে শিশুর বৃদ্ধি ঠিকমত হচ্ছে না , সেক্ষেত্রে জন্মের সময় শিশুর ওজন কম হতে পারে ৷ অতিরিক্ত ওজন ( মাসে ৩কেজির বেশী ) বাড়লে তা প্রসূতিদের মৃগীজাতীয় রোগ - এর আগের অবস্থা ( প্রি - এক্ল্যামশিয়া ) বা যমজ বাচ্চা আছে এমন সন্দেহ করা যেতে পারে ৷ তাঁকে চিকিত্সা আধিকারিকের কাছে পাঠানো উচিত্ ৷ মায়ের উচ্চতা ও প্রসবের ফলাফলের মধ্যে একটা যোগাযোগ আছে , অত্যন্ত কম উচ্চতার মহিলাদের গর্ভ ছোট হওয়ার ফলে প্রসবের ঝুঁকি বেড়ে যায় ৷ ১৪৫সে . মি . - র কম উচ্চতার মহিলা , যিনি কখনো বাচ্চার জন্ম দেননি , তাঁর ক্ষেত্রে প্রসবের সময় অসামঞ্জস্যের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায় , তাই এই অধিক ঝুঁকির মাতৃত্বের ক্ষেত্রে তাঁদের প্রসবের জন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলা হয় ৷
প্রথমে চ্যানেল ওয়ান , তারপর ফেসবুক , এবার আমার দেশ বন্ধ করে দেয়া হলো ! ! ! !
[ সচলায়তন ] কর্তৃপক্ষের পক্ষে বলছি । প্রাথমিক ভাবে পোস্টটির গুরুত্ব বিবেচনা করে এটা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় । পরে অনুভূত হয় যে , একটা এক্সেপশন ঘটলে আরেকটা এক্সেপশন হতে বাধা কোথায় ? বিশেষ বিষয় তো আসতেই থাকবে । তাহলে ঠিক কোথায় থামব আমরা ? আর বিষয় একটা হলেও ভিন্ন ভিন্ন ব্লগার তো বিষয়টাকে তুলে ধরতে পারেন । . . . এর আগেও এমন ঘটেছে যেখানে আরেক ব্লগার বিষয়টাকে শুধুমাত্র সচলায়তনের জন্য তুলে ধরেছেন । অন্যরা অন্য ব্লগকে বেছে নিয়েছে । তাই পরবর্তীতে আমরা সিদ্ধান্ত নেই যে এক্সেপশনটা শুরু করা উচিত হবে না ।
রুমী সাঈদ , জেদ্দা থেকে : মগবাজার মালিবাগ ফ্লাই ওভার নির্মানে সৌদি উন্নয়ন ফান্ড ( এসএফডি ) বাংলাদেশেকে ৫৩ . ৩৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋন সহায়তা দেবে । ২ শতাংশ সুদে ২৮ বছর মেয়াদে এ ঋন পরিশোধ করতে হবে । শনিবার জেদ্দায় সৌদি অর্থ মন্ত্রী ডক্টর ইব্রাহীম বিন আবদুল আজিজ আল আছাছ এর সাথে তার নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রী এম এ মুহিতের সাথে এ মর্মে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় । একই দিন বাংলাদেশের মন্ত্রীর সাথে ইসলামীক উন্নয়ন ব্যাংকের অপর একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় । চুক্তি অনুযায়ী ইসলামীক উন্নয়ন ব্যাংক বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষার অবকাঠামো উন্নয়নে ১৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋন সহায়তা দেবে । ২ শতাংশ সুদে পচিশ বছরে এ ঋন পরিশোধ করতে হবে । জেদ্দায় ইসলামীক উন্নয়ন ব্যাংকের সদর দপ্তরে ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডক্টর আহম্মদ মোহাম্মদ আলি এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন । চুক্তির শর্ত অনুযায়ী প্রাপ্ত অর্ধ ১৭০ টি প্রাথমিক বিদ্্যালয় অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যায় করা হবে হবে ।
এই প্রশ্নের একটি ভাস ভাসা উত্তর মিলে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে স্টারলিং কোলগেট এবং রিচার্ড হোয়াইটের গবেষণা কর্মের ফলাফলে । পরবর্তীতে ১৯৮০ ' র দশকে জিম উইলসন কৃত আধুনিকতম কম্পিউটার সিম্যুলেশনের মাধ্যমে আরও বিস্তারিত জানা যায় । এই তিনজন বিজ্ঞানীই বর্তমানে " লরেন্স লিভারমোর ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি " নামে পরিচিত প্রতিষ্ঠানটিতে তাদের গবেষণা কর্ম পরিচালনা করছেন । তারা বলেন , তারার অভ্যন্তর থেকে বহির্ভাগে অবস্থিত স্তরসমূহে শক্তি পৌঁছানোর জন্য অভিঘাত তরঙ্গই একমাত্র উপায় নয় । ধ্বসের ফলে সৃষ্ট নিউট্রিনোসমূহ এক্ষেত্রে একটি ভূমিকা রাখতে পারে । প্রথমদিকে ধারণাটি বেশ অদ্ভুত মনে হয়েছিল । কারণ , নিউট্রিনোর মধ্যে হৃদ্যতার ছিটেফোটাও নেই , এটি প্রায় কোন কণার সাথেই মিথস্ক্রিয়ায় যায় না এবং কোন কোন ক্ষেত্রে ক্রিয়া করলেও তা এতো ক্ষীণ হয় যে চিহ্নিত করার কোন উপায় থাকেনা । কিন্তু একটি ধ্বসে পড়ছে এমন তারার অভ্যন্তরে সৃষ্টি নিউট্রিনোসমূহের মধ্যে এতো অধিক শক্তি জমা হয় যে তারা একটি বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য যথেষ্ট । এমনকি চুড়ান্ত রকমের উপযোগী শর্ত প্রয়োগ করলে এহেন তারার অভ্যন্তরে তারা অন্যান্য পদার্থের সাথে আরও শক্তিশালীভাবে যুক্ত হতে পারে । এগুলো অতি নবতারার কেন্দ্রভাগের চারদিকে আরেকটি স্তরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি করতে থাকে । এই স্তরটি বাইরের দিকে যে চাপ প্রয়োগ করে তা স্থির হয়ে যাওয়া অভিঘাত তরঙ্গকে বিপুল চাপে ঠেলে দেয় ।
মৃত্যু : ৬ নভেম্বর দিবাগত ভোররাতে শেরেবাংলা নগরে খালেদ মোশাররফ ও লে . কর্নেল হায়দারকে হত্যা করা হয় । এরপর তাঁর মৃতদেহ কয়েকদিন সেখানে পড়েছিল । হায়দারের লাশ সংগ্রহের জন্য গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ডা . জাফর উল্লাহ জিয়াউর রহমানের সাথে যোগাযোগ করেন । ১৯৭৫ সালের ১১ নভেম্বর তাঁর মৃতদেহ শেরেবাংলা নগর থেকে তাঁর গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয় । সেখানে তাঁকে চিরনিন্দ্রায় শায়িত করা হয় । ব্যক্তিগত জীবনে মেজর হায়দার ছিলেন অবিবাহিত ।
শশাঙ্কমৌলী যে - বছরে এম এসসি ডিগ্রির সর্বোচ্চ শিখরে সদ্য অধিরূঢ় , সেই বছরেই তার শ্বশুর শুভকর্মে বিলম্ব করেন নি - শশাঙ্কের বিবাহ হয়ে গেল শর্মিলার সঙ্গে । ধনী শ্বশুরের সাহায্যেই এঞ্জিনিয়ারিং পাস করলে । তার পরে চাকরিতে দ্রুত উন্নতির লক্ষণ দেখে রাজারামবাবু জামাতার ভাবী সচ্ছলতার ক্রমবিকাশ নির্ণয় করে আশ্বস্ত হয়েছিলেন । মেয়েটিও আজ পর্যন্ত অনুভব করে নি তার অবস্থান্তর ঘটেছে । শুধু যে সংসারে অনটন নেই তা নয় , বাপের বাড়ির চালচলন এখানেও বজায় আছে । তার কারণ , এই পারিবারিক দ্বৈরাজ্যে ব্যবস্থাবিধি শর্মিলার অধিকারে । ওর সন্তান হয় নি , হবার আশাও বোধ করি ছেড়েছে । স্বামীর সমস্ত উপার্জন অখণ্ডভাবে এসে পড়ে ওরই হাতে । বিশেষ প্রয়োজন ঘটলে ঘরের অন্নপূর্ণার কাছে ফিরে ভিক্ষা না মেগে শশাঙ্কর উপায় নেই । দাবি অসংগত হলে নামঞ্জুর হয় , মেনে নেয় মাথা চুলকিয়ে । অপর কোনো দিক থেকে নৈরাশ্যটা পূরণ হয় মধুর রসে ।
কিন্তু তোমাকে আমার খেতেই ইচ্ছা করল না মনে হলো একদিনে না খেয়ে বহুদিন একটু একটু করে দেখেই থাকিনা !
বেড়া দেওয়া হয় অন্যদের থেকে ফসল রক্ষা করার জন্য , কিন্তু সে বেড়া নিজেই যখন ফসল সাবাড় করা শুরু করা শুরু তখন কি অবস্থার সৃষ্টি হয় , তা কি বাঙালীদের বলে বুঝাতে হয় ? আমরা বাঙালীরাতো এ ব্যাপারে চরম অবিজ্ঞ । জন্মের পর থেকে এদেশকে রক্ষা করার জন্য আমরা যে বেড়াই দিচ্ছি , . . .
মুন্সীগঞ্জ - বিক্রমপুর সমিতির নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে অ্যাডভোকেট ঢালী মোয়াজ্জেম হোসেনকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান , মো : এনামুল হককে সদস্য সচিব এবং এম এ বারী , অ্যাডভোকেট আবুল কাশেম , আবদুল লতিফ , মামুন চৌধুরীকে সদস্য নিয়োগ করা হয়েছে । নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ২৫ ডিসেম্বর ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে । মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ তারিখ ২৮ ডিসেম্বর , সìধ্যা ৭টা , নির্বাচন কমিশন কার্যালয় , ১৯ , তোপখানা রোড , দ্বিতীয় তলা , ঢাকা - ১০০০ এবং ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ২৩ জানুয়ারি সকাল ৯ টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সমিতির ভবন ৬৬ / এ , ইন্দিরা রোড , ঢাকা ।
পরদিন ২৭ মে যখন ঘুম ভাঙল , আকাশে শুকতারা তখনও জ্বলজ্বল করছে । সাড়ে ৬টায় যাত্রা শুরু করি । পথের কঠিনতম চড়াই আজকেই অতিক্রম করতে হবে । পাকে পাকে রাস্তা পাহাড়কে বেষ্টন করে সটান ঊধ্বর্মুখী । সোনালি সূর্যালোক দীর্ঘ বনস্পতির ফাক দিয়ে এক অপূর্ব জ্যামিতিক আলোকসম্পাতের ব্যবস্থা করেছে । ঢালু অতি সরু পথ । একেবারে ক্ষমাহীন চড়াই । মনকে প্রবোধ দিতে তাকাই অকৃপণ প্রকৃতির পানে । গুচ্ছ গুচ্ছ লাল গোলাপি রডোডেনড্রন আর পাইনের অজস্র সমারোহ । পাথর ছড়ানো পথে ঝরা লালফুল আর পাইন চীরের পাতায় মিলে অদ্ভুত কোলাজ ! এই বিচিত্র অরণ্যানীর মধ্যে দিয়ে হাফাতে হাফাতে দু ' কিলোমিটার চড়াই ভেঙে হাজির হলাম নানুতে ।
ফয়েজ উদ্দিন শাকিল বলেছেন : তূর্য ভাই আপনিও কি আমার মত প্রতীক্ষায় আছেন
চূড়ায় অবস্থান : সবচেয়ে বেশি সময় চূড়ায় অবস্থানের রেকর্ড নেপালের বাবু চিরি শেরপার । তিনি সাড়ে ২১ ঘণ্টা সেখানে অবস্থান করেন ।
১১ [ ১৭ ৷ অধিদপ্তরের কোন পরিদর্শক বা মহাপরিচালক হইতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোন ব্যক্তির লিখিত রিপোর্ট ব্যতিরেকে কোন আদালত এই আইনের অধীন কোন অপরাধ বা ক্ষতিপূরণের মামলা বিচারের জন্য গ্রহণ করিবে না :
হায়াতুন নাবী সা . ও জাকির নায়েক ( আমার লেখা জাকির নায়েক সম্পর্কিত বই থেকে - ৮ম পর্ব ) : মাই নেম ইজ খান
খ্রিষ্টানরা যেহেতু বিশ্বাস করে , ঈশ্বরের সঙ্গে আছে তাদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক , তাহলে এই তিনজনের সম্পর্ককে ত্রিভুজ প্রেম বলবো ? নাকি থ্রিসাম ?
বিসর্গের কথা কি আপনাকে কোন বর্তমান ব্লগার বলেছেন ? নাকি গুগলে সার্চ করতে হঠাৎ করে এখানে চলে এসেছেন ? ফালতু ব্লগারদের দূরে রাখার জন্য এই ব্যবস্থা . . . The content of this field is kept private and will not be shown publicly .
অবশেষে , সম্পূর্ণ অবিতর্কিত ভাবে আমাদের এভারেস্ট বিজয় ! এম মুহিতকে প্রথম অবিতর্কিত বাংলাদেশী হিসেবে এভারেষ্ট জয়ের জন্য মন থেকে অভিনন্দন ! আমার পেরেছি বিতর্কের উদ্ধে থেকে হিমালয় জয় করতে ! উল্লেখ্য , এখন ( 12 . 46am 22 . may 2011 ) পর্যন্ত সজল খালেদ নামের অন্য বাংলাদেশীর এভারেস্ট বিজয় সম্পর্কে কোন খবর পাওয়া যায়নি ! ! !
প্রিয় সাবিহা , দিন ফুরায়না . . সত্যি বলছি দিন ফুরায়না . . কথা বাড়ি আজ DREAM , কিন্তু আমার স্বপ্নেরা খেলেনা . . . . । তুমি চলে গিয়েছ . । ভালোই হয়েছে . . তোমার আদরের ছেলের কান্ড যদি দেখতে না সাবিহা তুমি আসলেই আদরে ওর মাথাটা খেয়েছ , কাল বললাম বাবারে এই বাসায় আমার ভালো লাগেনা - আমি বরং বাড়িতে চলে যাই ।
ও টুনাটুনি সংসারকে আলোকিত করে এক টুনটুনি এসে উপস্থিত । টুনা অনেক গবেষণা করে বের করলো টুনটুনি আগের জনমে রূপকথার রাজকন্যা ছিল । টুনি ' র গবেষণায় বেরিয়ে আসলো টুনটুনি হল এনজেলের বাচ্চা । তাই টুনা টুনটুনিকে ডাকে রাজকন্যা , টুনি টুনটুনিকে ডাকে এনজেল । এভাবেই আস্তে আস্তে করে একটা সুখী পরিবারের জন্ম হল এবং আস্তে আস্তে বেড়ে উঠতে লাগলো ।
প্রয়াত হুমায়ন আজাদ স্যারের একটি বইয়ে ( সম্ভবত বইটির নাম ' আমার অবিশ্বাস ) দেখে ছিলাম তিনি ফ্রি সেক্সের পক্ষে লিখেছিলেন । যার সারমর্ম এই রকম ' আমাদের দেশের যুবকেরা সেক্সের তাড়নায় ছটফট করে কিন্তু বিভিন্ন কারণে তা মিটাতে পারে না । কারণগুলো হতে পারে অর্থনৈতিক , সামাজিক এবং ধর্মীয় । অথচ তারা যদি বিনা দ্বিধায় সেক্স করতে পারতো তাহলে তাদের আর সেক্সের তাড়নায় ছটপট করতে হতো না । সেক্সের আকাঙ্খা মিটাতে না পারার কারণে তারা সৃজনশীল কোন কাজে মন বসাতে পারে না । সব সময় তাদের মাথায় সেক্স কাজ করে । এটা দূর হওয়া উচিত । ' আমি আজাদ স্যারের কোন ভক্ত নই , তবে উপরোক্ত কথাগুলি ভাল লেগেছিল । আমার কাছে কথাগুলিকে যথার্থ মনে হয়েছে । আমাদের ধর্মেও আছে - যৌবন আসলেই ছেলে মেয়েদের বিয়ে দিয়ে দিতে হবে । যৌবন আসার পরও যদি বিয়ে দেওয়া না হয় আর ছেলে মেয়েরা যদি সেক্স জনিত কোন পাপ কাজ করে ফেলে তাহলে এই দায় পিতা মাতাকেও বহন করতে হবে । ডা . নায়েকও যৌবন আসার পর পরই বিয়ে দেওয়ার কথা বলেছেন । আমারা যারা মুসলিম তারা ফ্রি সেক্সে বিশ্বাসী নয় । আমাদের ধর্ম এটা অনুমোদন করে না । শুধু আমাদের ধর্ম নয় কোন ধর্মই এটা করতে অনুমোদন দেয় না । তারপরও পৃথিবীর বহু দেশেই এটা সামাজিক মর্যাদা পেয়েছে । তাদের দেশের যুবক যুবতীদের যৌন আকাঙ্খায় কষ্ট পেতে হয় না । অনাসায়ে তারা এটা পেয়ে থাকে । ফলে তারা পড়ালেখায় খুব সহজেই মন বসাতে পারে । গবেষণার কাজে একনিষ্ঠ হতে পারে । অন্যদিকে মুসলিম বিশ্বে এটা সম্ভব নয় । তারা বিয়ে করার আগ পর্যন্ত যৌন তাড়নায় ভুগে থাকে । এর প্রতিক্রিয়াও কম নয় । মাথার মধ্যে সেক্সের চিন্তা থাকলে পড়ালেখায় মন বসে না , গবেষণার কাজে একনিষ্ঠ হতে পারে না । মেজাজ বিষন্ন থাকে । অনেকে স্বমেহনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে । উক্ত সমস্যাগুলি থেকে মসলিমদের বাঁচার একমাত্র পথ যৌবন আসার সাথে সাথেই ছেলে মেয়েদের অনুমতি নিয়ে বিয়ে দিয়ে দেওয়া । আমার ধারনা , আমরা যদি সত্যিকার অর্থে সুস্থ স্বাভাবিক জীবন চাই তাহলে আমাদের উপরোক্ত বিষয়টি ভেবে দেখা উচিত ।
আজ রাতে আমার শ্বশুরবাবার কাছেএকটা ব্যাপার জেনে অবাক হলাম যে বাংলা ভাষার জন্য শুধু বাংলাদেশেই পাকিস্থানী শাসকের গুলিতে বাঙালীরা প্রাণ দেয়নি । ভাষার দাবীতে ৫২ ' র পরেও শাসকের গুলিতে প্রাণ গিয়েছে মানুষের - সেটা ভারতে । সুতরাং শুধু পাকিস্থানীরাই নয় ভারতীয় শাসকগণও একই ভাবে ভাষাকে দমিয়ে রাখতে চেয়েছে । ইন্টারনেট ঘাটলে অনেক তথ্যই বের হয়ে আসবে । পাকিস্থানীদের দমণনীতির পাশাপাশি ভারতীয়দের দমণনীতিও সর্বসম্মুখে প্রকাশিত থাকা উচিত । উইকিপিডিয়াতে এ বিষয়ে কোনো তথ্য পেলাম না ।
মাইক্রোসফট এ আমার ইন্টার্ণশীপ শুরু হয় ২০০৭ সালের জুন মাসের ১২ তারিখে । কিন্তু ইন্টার্ণশীপ অফার পাই প্রায় তিন মাস আগে । অফার পাওয়ার পরপরই ইন্টারনেট ঘেঁটে জানতে পারি যে মাইক্রোসফট এর চেয়ারম্যান বিল গেটস প্রতি বছর ইন্টার্ণদের তাঁর বাসায় একটা বার্বিকিউ ডিনার এর দাওয়াত করেন । এটা শোনার পর মনে হচ্ছিলো ইন্টার্ণশীপের চেয়ে এই ডিনারটা বেশি গুরুত্মপূর্ণ ! তার উপর জানতে পারলাম এই বছরই বিল গেটস শেষ ডিনার অনুষ্ঠান করবে , কারণ পরের বছর উনি মাইক্রোসফট ছেড়ে দিচ্ছেন । তাই অপেক্ষা করতে থাকলাম সেই কাংখিত দিনটির জন্য ।
হোম » দশদিক » বিনোদন » আলী মোর্তজার শর্টফিল্ম ' বার্গার '
লেখক বলেছেন : থ্যাঙ্কস মুনাপ্পু ! আমার কি মনে হয় জানেন ? আমার মনে হয় বিদেশী নামগুলো অন্যরকম একটা আমেজ এনে দেয় । মনে হয় আমিও যেন ঐ জায়গাটায় চলে গেছি , যেখানে সত্যিকারভাবে আমার যাওয়া হয়নি কখনও । ভালো লাগে অনেক ।
নড়াইল প্রতিনিধি : নড়াইলে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশত জন্মবাষির্কী উপলে জেলা শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে ৫ দিনব্যাপি ঋতু ভিত্তিক সাংস্কৃতিক মেলা ও বিভিন্ন অনুষ্ঠান আজ বৃহস্পতিবার ( ১২মে ) শেষ হচ্ছে ।
ঘন্টাখানেক চলার পর আলো কমতে কমতে পুরোই কালো হয়ে গেলো চারপাশ । অন্ধকারে মাঝে মধ্যেই হুমড়ি খেতে খেতে চলছিলো ডরোথি । ও একেবারেই দেখতে পাচ্ছিলো না কিছু । টোটোর অবশ্য কোন সমস্যা হচ্ছিলো না । কারণ তোমরা তো জানোই , অনেক কুকুর অন্ধকারেও খুব ভালো দেখতে পায় । তবে মজার ব্যাপার হলো , কাকতাড়ুয়াও ঘোষণা দিলো যে সে - ও একদম দিনের আলোর মতো পরিস্কার দেখতে পাচ্ছে চারপাশে । সে ডরোথির হাতটা নিজের হাতে নিয়ে বেশ ভালোমতোই ওকে পথ দেখিয়ে নিয়ে চললো । ডরোথি বলে দিলো , " তুমি যদি আশেপাশে কোন বাড়িঘর বা রাত কাটানোর মতো কোন জায়গা দেখো তাহলে আমাকে বলবে কিন্তু । রাতের বেলা এভাবে অন্ধের মতো হেঁটে চলতে খুব অস্বস্তি লাগছে । "
দেয়ালটাতে মাঝি তার কাঁধের বোঝাটা ঠ্যাশ দিয়ে রাখে , আর দেয়ালে ঝুলানো পায়ের ফাঁকে গিয়ে দাঁড়ায় , মুততে থাকে । ঠ্যাং তুলে মুতে দেয় একটা কুকুর নৌকার পা ঠেসে থাকার উপর । একাকার মুত গড়িয়ে যায় কলার ক্ষেতের ভেতর । আর তখন ইস্কুল বালিকার গলার ফাঁস দেয়া ওড়নাটি গড়িয়ে যাচ্ছে , আর তাহার কান্নাগুলো দৌড়ে যাচ্ছে ক্ষেতের ভেতর , কলাপাতার উপর ।
সূর্য রশ্মি বলেছেন : নিরুদ্দেশ হবার কোন দরকার নাই । আমাদের সাথে থাকুন ধন্যবাদ
মডারেশন নোট : রেপু চাওয়ার জিনিষ না । রেপু ডিমান্ড করবেন না ।
এভিয়েশন সেক্টরে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি তৈরি করার উদ্দেশ্যে ২০০৮ সালে কলেজ অফ এভিয়েশন টেকনোলজি যাত্রা শুরু করে । কলেজটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড , বিটেক ইন্টারন্যাশনাল একরিডিটেশন অর্গানাইজেশনের অধীনে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ইন অ্যারোস্পেস ( এয়ার ? াফট মেনটেইনেন্স ) ইঞ্জিনিয়ারিং , হায়ার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ইন অ্যারোস্পেস ( এয়ার ? াফট মেনটেইনেন্স ) ইঞ্জিনিয়ারিং , বিএসসি ইন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং , এভিয়েশন ম্যানেজমেন্ট , ট্রাভেল ট্যুরিজ্যম টিকিটিং , এয়ারহোস্টেস , কেবিন ক্রুসহ বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে । বিটেক এডেকসেল ( ইঞঊঈ ঊফবীপবষ ) কি ? এটি ইউকের সরকার ও জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত , যে কারণে বিশ্বব্যাপী এর চাহিদা বেশি । বর্তমানে বিশ্বের ১৭৩টি দেশের ১০ লক্ষাধিক শিক্ষার্থী অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত ক্যারিয়ার গঠনে ডিপ্লোমা ও উচ্চতর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স করছে । এটি একটি দ্রুত ক্রমবর্ধমান গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ডিং বডি । ঐরমযবৎ ঘধঃরড়হধষ উরঢ়ষড়সধ কি ? এটি হলো অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর একটি ৩ বছর মেয়াদি উচ্চতর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স যেখানে মোট নূ্যনতম ১৬টি বিষয় পড়ানো হয় । এর মধ্যে ৭টি আবশ্যিক সাবজেক্ট ও অন্যগুলো হলো অ্যারোস্পেস / এয়ারক্রাফট ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ক সাবজেক্ট । এসএসসি পাস করা শিক্ষার্থীরা কি অ্যারোস্পেস ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি হতে পারবে ? অবশ্যই হতে পারবে , এটি একটি প্রফেশনাল শিক্ষামূলক কোর্স , যা মূলত এসএসসি / ' ও ' লেভেল পাস শিক্ষার্থীদের জন্য বেশি কার্যকরী । যে কোনো বিভাগ হতে যে কোনো সালে পাস শিক্ষার্থীরা এখানে পড়তে পারবে । উচ্চতর / হায়ার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কাদের জন্য বেশি প্রযোজ্য ? এটি মূলত এইচএসসি / ' এ ' লেভেল পাস করা শিক্ষার্থীরা যারা ক্রেডিট ট্রান্সফার করে ইউকে , ইউএসএ , কানাডা প্রভৃতি দেশে চলে যেতে ইচ্ছুক তাদের জন্য বেশি কার্যকরী । এছাড়াও এখানে যে কোনো সালে কারিগরি বোর্ড থেকে যে কোনো বিষয়ে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাস শিক্ষার্থীদের এখানে পড়ার সুযোগ রয়েছে । অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং ( মেকানিক্যাল , ইলেকট্রিক্যাল , সিভিল ইত্যাদি ) পড়ার চেয়ে এটির সুযোগ সুবিধা কেমন ? ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা সবসময়ই বেশি । বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একজন শিক্ষার্থীকে এসএসসি অথবা ' ও ' লেভেল পাস করার পর এইচএসসি অথবা ' এ ' লেভেল পাস করতে ২ বছরের অধিক সময় লাগে তারপর বুয়েট কিংবা অন্য কোথাও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে কমপক্ষে ৪ / ৫ বছর লাগবে । সুতরাং একজন শিক্ষার্থীকে সর্বমোট ৭ / ৮ বছর সময় দিতে হচ্ছে চাকরি পাওয়ার আগেই এবং সব ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে সেভাবে জব পাওয়া সহজলভ্য হয় না । অন্যদিকে একজন শিক্ষার্থী অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে থাকা ( ফাইনাল ইয়ার ) অবস্থাতেই চাকরির লিখিত নিশচয়তা পাবে । অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া কি খুব কঠিন ? মোটেই না , কারণ একজন শিক্ষার্থী এসএসসি / এইচএসসি / সমমান শেষ করে মাত্র ৩ থেকে ৪ বছরে অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে এয়ারলাইন্সে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে । বিএসসি অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ কোথায় পাব ? যারা শুধু ডিপ্লোমা ইন অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং পড়বে তারা পরবর্তীতে এখানেই অথবা বাইরের দেশে বিএসসি করতে পারবে । আর যারা উচ্চতর / হায়ার ডিপ্লোমা ইন অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং করবে তাদের জন্য মাত্র ১ বছর এখানেই পড়াশোনা করে অথবা বাইরের যে কোনো ইউনিভার্সিটি হতে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করতে পারবে । যোগাযোগ : কলেজ অফ এভিয়েশন টেকনোলজি , সেক্টর # ১১ , রোড # ০২ , বাড়ি # ১৪ , উত্তরা , ঢাকা । ফোন : ৮৯৯১৩৭১ , ০১৯৩৭১৮২৪৭০ । যঃঃঢ় : / / পধঃবপযবফঁ . পড়স
প্রশ্ন হল : কোরান যদি ঐশী গ্রন্থ না হয় - তাহলে উষর মরুর বুকে - বিবেক বুদ্ধি লোপপ্রাপ্ত আইয়ামে জাহিলিয়াতের আরব সমাজে - একজন অক্ষরজ্ঞানহীন মানব জ্ঞান বিজ্ঞানের এতগুলো শাখার এত মিমাংসীত - অমিমাংসিত বিষয় নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত মূলক আল কোরআন নামক বইটি কিভাবে লিখলেন ?
( বেশিরভাগ সরকারি ফরমে মালয়েশীয়দের জাতিগত পরিচয় - মালয়ী , চাইনিজ , ভারতীয় , নাকি অন্য কোন বর্ণের নাগরিক তা উল্লেখ করতে হয় )
মুসলমানের কাছে শরীয়ত অন্ধ নয় । হতে পারে বিধর্মীদের কাছে । আপনি কী আমি জানিনা । তবে শুনুন - ইসলাম ধর্মীয় প্রাজ্ঞ ব্যাক্তির কাছ থেকে জেনে নিন কী হল শরয়ী পোশাক । # বাংলাদেশে বাস করে সারা জীবন নিজের ও আশেপাশের নানি - দাদি - মা - খালাদের কী পোষাকে দেখে এসেছেন
ধীবর বলেছেন : সে খবর তিনারাই ভালো জানবেন যুক্তিপ্রাজ্ঞ ভাই । আমরা সাধারণ মানুষ । সাধারণ ভাবে প্রশ্ন করাই কাজ আমাদের । জবাবের মালিক তিনারা ।
শিরোনাম দেওয়া হয়নি দেখে , ' সম্মিলিত সাহিত্য ১ ' এই নামে প্রকাশ করেছি । মুজতবা ভাই নাম প্রস্তাব করলেই ( তিনি প্রথম লেখা শুরু করেছেন তাই , ওনার জন্য অপেক্ষা করছি । ) উপন্যাসের নাম পরিবর্তন করা হবে ।
মণি ভৌমিক এখন চেষ্টা করছেন একটা কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী করতে - যেখানে " দরিদ্র পরিবারের ছেলেমেয়েরা - যারা বিদেশে পড়ার সুযোগ পায় না - তারা সেরা প্রশিক্ষণ পাবে ৻ "
রায়হান রাহী বলেছেন : আওয়ামীলীগ নিজেদেরকে অসাম্প্রদায়িক শক্তি বলে দাবি করে সবসময় কিন্তু এই দলটিই বরং চরম সাম্প্রদায়িক . . যা এ ঘটনায় আবারো প্রমান হয়েছে ।
এই বোলিং লাইনআপ দিয়ে ভারত বিশ্বকাপ জেতার স্বপ্ন দেখা মানে ছেড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখার সমতুল্য . . . . . . .
০১ । সকল প্রশংসা আল্লাহ্র যিনি আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন ; এবং তৈরী করেছের অন্ধকার ও আলো । তা সত্বেও কাফিরগণ [ অপরকে ] তাদের অভিভাবক প্রভুর সমকক্ষ দাঁড় করায় ৮৩৪ , ৮৩৫ ।
ব্রিটিশরা ভারতবর্ষের ওপর নির্যাতন চালিয়ে দমন করে রাখতে চেয়েছে , ভারত স্বাধীন হয়েছে ।
পাহাড় সমান ব্যর্থতা নিয়ে সরকার সমর্থিত ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হতে যাচ্ছে । আগামীকাল সংগঠনের ৬৪তম জন্মদিন । সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটি দুই বছর ধরে মেয়াদ উত্তীর্ণ । শাখা কমিটির অবস্থাও তাই । বছরব্যাপী সংগঠনটির নেতাকর্মীদের হত্যা , সন্ত্রাস , চাঁদাবাজি , টেন্ডারবাজি , ভর্তি , নিয়োগবাণিজ্য , ধর্ষণ , ইভটিজিং নেতিবাচক কর্মকাণ্ডে দেশবাসী ছিল অতিষ্ঠ । নিজেদের মধ্যে অন্তঃআন্দোলন , প্রতিপক্ষের ওপর আক্রমণ , অন্যের জমি দখল ছিল প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা । তাদের এসব কর্মকাণ্ডে ব্যাপক সমালোচিত হয় সরকার । বিব্রতবোধ করে স্বয়ং প্রধামন্ত্রী সাংগঠনিক নেত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন । অথচ ৬৩ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত এ সংগঠনটি ভাষা আন্দোলন , স্বাধীনতা সংগ্রামসহ নানা ঘটনাবহুল বিভিন্ন ক্ষেত্রে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা পালন করেছে ।
ছোটবেলায় টিভির পোকা ছিলাম আমরা , তবে পুরাটা সময় টিভি দেখার ধৈর্য্য ছিলোনা , কারন কার্টুন ছবি চলতো সেই বিকেলেই শুধু । সন্ধ্যার দিকে হাতে দশটা আংটি পরে লোকজন কেতাবী আলোচনা শুরু করতো , তখন থেকে রাতের নাটক বা ইংলিশ সিরিয়ালের আগ পর্যন্ত টিভি দেখার কিছু ছিলো না । তাতেও আব্বার বকুনি . . . . " এত মনোযোগ টিভিতে না দিয়ে পড়ালেখায় দিলেই তো হয় . . . . . । " কথাটার ৬০ % বাসার বড় সন্তান আপাকে উদ্দেশ্য করে বলা , কারন তার নেতৃত্বে আমাদের টিভি দেখা চলতো . . . . .
- - প্রথম কথা হইল ব্রাজিলের পতাকা সরান । আমি আপনাগো মত মুক্তি যুদ্ধা না হইতে পারি তবে এইসব বিষয়ে এলার্জেটিক , অন্য দেশের পতাকা নিয়া বিদেশ প্রেম আমার কাছে জঘন্য । এইটা একান্ত আমার মত , আপনার ভিন্নমত থাকতেই পারে । আমার কাছে পতাকা অনেক বড় একটা ব্যাপার ।
অর্ণব আর্ক বলেছেন : এটা স্টিকি পোস্ট না আর আমিও কোন চুশীল ব্লগার না । এককালে জঘন্য গালাগলি করে যারা অনেক ধিকৃত ব্লগার আমি তাদের একজন । তাই মডুদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে বলি কি এই ধরণের নপুংশক আর চরিত্রহীন বলেই রাস্তার বাকেঁ বাকে এখনো বিবিধ তেল বিক্রি হয় তবুও তাদের স্ত্রীরা যাতনা মেটাতে তাদের ড্রাইভারের সাথে পরকীয়া করে । আর চরিত্রহীন বলেই একাধিক প্রেম করে । শতরজনীর বারবনিতা কোন এক দেহপসারিণীর গর্ভজাত এক বরাহশাবক তার স্ত্রীর নাক কামড়ে খেয়ে ফেলে । আপনি খুবই সুন্দর তুলনা করেছেন তাই আর কিছু বলার নেই । আপনি নিজেই বাকিটা মিলিয়ে নেন । আরা মডু ভাইরা প্লিজ এই কমেন্টে মুইছেন না আমি তো ডিরেক্ট গালি মারি নাই ।
অন্যদিকে আমি এবং মুনির হাসানকে নিয়ে একটি উপ কমিটি গঠন করা হয়েছে বাংলা ভাষার উন্নয়ন করার জন্য যেসব প্রকল্প গ্রহণ করা উচিত তার তালিকা প্রণয়ন করতে । মুনির ডিসেম্বর - জানুয়ারীতে গণিত অলিম্পিয়াড নিয়ে ব্যস্ত থাকায় আমরা কাজটি জানুয়ারীর মাঝে সম্পন্ন করতে পারিনি । তবে আশা করি , ফেব্রুয়ারী মাসের মাঝেই আমরা এই কাজটি সম্পন্ন করতে পারবো । আমাদের প্রস্তাবিত তালিকা অনুসারে যদি সরকার উপযুক্ত ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে তবে আমরা ডিজিটাল যন্ত্রে বাংলা ভাষার বিদ্যমান সংকট কাটিয়ে একটি বিশ্বমানের মাতৃভাষার অধিকারী হতে পারবো ।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ডিসেম্বর , ২০০৯ রাত ২ : ০৯
ভালোবাসা দিবসের ঠিক চারমাস পর গত সপ্তাহে নিউ ইয়র্কে সবার অগোচরেই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এই তারকা জুটি । মাত্র চারজন মানুষের উপস্থিতিতে বিয়ের কাজটি সেরেছেন তারা ।
লেখক বলেছেন : খাইছে ! দিছিলাম নাকি ঠিক মনে পড়তাছে না
দীর্ঘ ৮ মাস পর মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির দাখিল করা পূর্ণাঙ্গ কমিটিকে অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি । এতে সাবেক তথ্যমন্ত্রী , সাবেক উপ - প্রধানমন্ত্রী , সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব ও সাবেক এমপিসহ ১২ শীর্ষ নেতাকে উপদেষ্টা হিসেবে রাখা হয়েছে । তবে কমিটিতে স্থান পাননি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামছুুল ইসলামের অনুসারীরা । এর ফলে তাদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে বলে একটি সূত্রে জানা গেছে । বিস্তারিত … »
লেখক বলেছেন : অরণ্য , আপনাকে ধন্যবাদ যে লেখাটি পড়েছেন । শিমুল , ভাল্লাগলো তোমার অনুভব । শুভেচ্ছা দুজনকেই ।
লেখক বলেছেন : জ্বী , তিনি খুবই খেয়ালী শিল্পী । চারুকলার মানুষজন একটু খেয়ালী টাইপের হন । এ বছর ফেব্রুয়ারীতে ওনার লেটেস্ট এ্যালবাম ' তুমি রবে নীরবে ' প্রকাশ করেছেন
পোস্ট করেছেন : শামীম এই সময়ে ১১ : ৪২ pm 1 টি মন্তব্য
লিখেছেন ইচ্ছে ঘুড়ি » মঙ্গল মার্চ ২৯ , ২০১১ ৯ : ১৫ অপরাহ্ন
ঢাকার কাছেই ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন স্থাপনা সমৃদ্ধ একটি জায়গা নবাবগঞ্জ । যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে এ জায়গাটিতে খুব অল্প সময়েই পৌঁছানো যায় ঢাকা থেকে । নবাবগঞ্জের মূল আকর্ষণ হলো এ এলাকার প্রাচীন কিছু জমিদার বাড়ি । চলুন তাহলে ঘুরে আসি নবাবগঞ্জ থেকে । ইছামতি নদী নবাবগঞ্জ শহরের পাশ দিয়েই বয়ে গেছে ইছামতি নদী । শহরের মহাকবি কায়কোবাদ মোড় থেকে পশ্চিম দিকে [ . . . ]
এখানে হার্ডডিস্কের পিছনে জাম্পার মাষ্টার হিসাবে সেট করা আছে , কারন ইহা ডাটা স্লটের পাশে ।
প্রসঙ্গত , ইসলামিক ফাউন্ডেশন ( ইফা ) প্রেসের জন্য এক কোটি ৭৯ লাখ ৮৮ হাজার টাকা বিল পরিশোধ করা হলেও মাত্র ৪৫ লাখ টাকার মেশিন বসানো হয়েছে । দামি মেশিন কেনার কথা বলে দরপত্রের শর্ত ভঙ্গ করে কম দামি মেশিন বুঝে নেয় ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষ । এক্ষেত্রে সোয়া কোটি টাকার ওপরে দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে ২০ ডিসেম্বর দৈনিক আমার দেশ পত্রিকায় বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ হয় ।
এবারের বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন , সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার নির্ধারিত থাকায় ব্যাংক আমানতের সুদের হারের সঙ্গে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার তারতম্য সার্বিক সুদের হার কাঠামোকে প্রভাবিত করে ।
প্রায় এক বছর আগের এক সকালে আমার ক্যানসার ধরা পড়ে । ডাক্তারদের ভাষ্যমতে , এর থেকে মুক্তির কোনো উপায় নেই আমার । প্রায় নিশ্চিতভাবে অনারোগ্য এই ক্যানসারের কারণে তাঁরা আমার আয়ু বেঁধে দিলেন তিন থেকে ছয় মাস । উপদেশ দিলেন বাসায় ফিরে যেতে । যেটার সোজাসাপটা মানে দাঁড়ায় , বাসায় গিয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হও । এমনভাবে জিনিসটাকে ম্যানেজ করো , যাতে পরিবারের সবার জন্য বিষয়টা যথাসম্ভব কম বেদনাদায়ক হয় ।
কর্পোরেট বলতে আমরা সাধারণত বড় কম্পানীগুলোকেই বুঝাই । এগুলোর অনেকগুলোই আবার বহুজাতিক কম্পানী । কর্পোরেট এর প্রতি আমাদের ঘৃণা যতোই হোক না কেনো , আমাদের একটা মুহুর্তও কর্পোরেট এর উৎপাদিত পণ্য ছাড়া চলবেনা । আঠারো শতকের দিকে যে শিল্প বিপ্লব শুরু হয়েছিলো ইউরোপে , আজকের কর্পোরেট তারই বিশ শতকীয় সংস্করণ । এই যে আমি যেই কম্পিউটার ব্যবহার করে এই লেখাটি লিখছি সেটি ডেল নামক বহুজাতিক কম্পানীর তৈরি , ইন্টারনেট কানেকশন নেওয়া হয়েছে আরেক বিশাল কম্পানী কমকাস্ট থেকে , আমার ঘরের প্রায় প্রত্যেকটি জিনিসপত্র কোনো না কোনো কম্পানীর তৈরি । পানি , বাতাস , আর মাটি ছাড়া বেঁচে থাকার জন্য যা যা দরকার তার সবই আসে কর্পোরেট থেকে । আমার নিজের চাকুরীটাও একটা বহুজাতিক কম্পানীতে ! এবং এ চাকুরী পেয়ে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি ! এবং সেটাই কি আমাদের সবার জন্য সত্যি নয় ? আমাদের সবাই কি একটা ভালো কম্পানীতে একটা ভালো চাকুরী পেলে নিজেদের ধন্য মনে করি না ?
পোষ্ট করেছেন : ২৪ টি মন্তব্য করেছেন : ১৫ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৪ মাস ১০ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ২২৩৭ বার
ছবিটা আমিও দেখিনি । রিভিউ পড়েছিলাম কোথাও । আপ্নার লেখা দেখে আমারও দেখতে মন চাইছে ।
আমার পাশের ঘরে থাকে পশ্চিম ভারতীয় বন্ধু শুভদ্বীপ মন্ডল । আমরা যে কোন প্রয়োজন দেয়ালে আঘাত করে মেসেজ আদান প্রদান করি । সুতারাং আঘাতে শব্দ শুনে আঁ - আঁ বন্ধ করে কান পাতলাম ।
এই সমস্যা সমাধানকল্পে উপরের তালিকাগুলোতে দেয়া অ্যাবসলিউট গ্রেডিং ( = নির্দিষ্ট নম্বর পেলে নির্দিষ্ট গ্রেড ) পদ্ধতির পরিবর্তে রিলেটিভ গ্রেডিং পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় । কয়েকভাবেই এই রিলেটিভ গ্রেডিং প্রয়োগ করা যেতে পারে । প্রথম পদ্ধতিতে ক্লাসের সমস্ত ছাত্রদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত ৫ জনকে বা ৫ % কে সর্বোচ্চ গ্রেড দেয়া হবে , তারপর সেই নম্বর অনুযায়ী বাকীদেরকে একটা নির্দিষ্ট নম্বর পরপর পরবর্তী গ্রেড দেয়া হবে । কাজেই নম্বরের উপর নির্ভরশীল থাকলেও সহজ বা কঠিন প্রশ্নের সীমাবদ্ধতা এখানে কাটিয়ে ওঠা যাচ্ছে । ব্যক্তিগতভাবে এই পদ্ধতিটা আমার খুব বেশি পছন্দ নয় , কারণ প্রতি ব্যাচেই যে সম - মেধার ছাত্র ভর্তি হবে এটা সদাসত্য নয় । এমনও হতে পারে সঠিকভাবে পড়ানো এবং প্রশ্ন সহজ হওয়া সত্বেও বেশিরভাগ ছাত্র খারাপ করলো , কারণ তাঁরা আসলে তেমন মেধাবী নয় - তাই তাদের সর্বোচ্চ গ্রেড পাওয়া উচিত নয় । আবার অন্য আরেক পরীক্ষায় স্ট্যান্ডার্ড কঠিন প্রশ্ন হওয়া সত্বেও ৫ % - এর বেশি ছাত্র খুব ভালো নম্বর পেল . . . অর্থাৎ নির্দিষ্ট ৫ % এর চেয়ে বেশি ছাত্র সমান মাত্রার মেধার অধিকারী হওয়া সত্বেও কেউ কেউ সামান্য ১ নম্বরের জন্য সর্বোচ্চ গ্রেড পাবে না . . . যেটা সঠিক মেধার মূল্যায়নের মূলনীতির সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করি ।
আমেরিকা - ইউরোপে ভিক্ষুকদের লাইসেন্স নিয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় দাঁড়িয়ে কোন কিছু করে ভিক্ষা করতে হয় । হয় গান গায় , নয়তো ছবি আঁকে , অনেক কিছুই করে । যারা একেবারেই অপারগ , তারাই শুধু বসে থাকে । তারা পথচারীর উপর নাছোড়বান্দা হয়ে পিছু নেয় না । ট্রাফিক সিগন্যালে গাড়ির উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে না । একজনকে ভিক্ষা দিলে আরও দশজন ঘিরে ধরে না ।
সুরঞ্জনা বলেছেন : অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া । কিন্তু আমার সল্প শিক্ষা , সল্প জ্ঞানে কতটুকুই বা তুলে ধরতে পারবো ? আপনি লিখুন না । আপনার অনেক অভিজ্ঞতা , আর সেসব অভিজ্ঞতা জানবার অধিকার এই প্রজন্মের । তাদের আপনি বঞ্চিত করতে পারেন না । আশা করছি বুবুর কথা রাখবেন । অনেক অনেক ভালো থাকবেন ।
যাবার সময় আরিফ কাঁদেনি । তাকে কেবল একবারই কিডনী রোগে অসুস্থ মা ' য়ের পাশে কাঁদতে দেখেছিলাম । কিন্তু আমি তাকে কাঁদাতে চেয়েছিলাম , আমি চাইছিলাম সে চিৎকার করে কেঁদে উঠুক এই দেশ মা ' য়ের জন্য । সে পোপ সপ্তমের মতো বলে উঠুক - I have loved justice and hated iniquity : therefore I die in exile কিন্তু আরিফ আমাদের সবাইকে অবাক করে দিয়ে বলেছে - ভাইয়া আমি ফিরে আসবো , এই মা , মাটি আমাকে বড় করেছে , তার ঋণ শুধতে আমি ফিরবোই , আমাকে ফিরতে হবে , ' দেশ দেশ ' করে যারা কি হবে বলে বিজ্ঞাপন দেয় , তাদের জন্য সত্যিকারের মা ' য়ের ভালোবাসার উদাহরণ হয়ে আমি ফিরবো ।
" তোমাদের কেহ যদি একটি লোহার শলাকা তার মাথায় গেড়ে নেয় , একজন না - মাহরাম মেয়েকে স্পর্শ করা থেকে তবু তা অনেক ভালো " { তাবরানী - আল - আলবানি একে সহীহ বলেছেন } কিন্তু ভ্যালেন্টাইনস ডে যা শিখায় তা স্পর্শ করা থেকেও অনেক বেশী কিছু । এটা ছেলে - মেয়েদের একে অপরকে আলিঙ্গন করা , চুমু খাওয়া , আদর করা এবং আরো অনেক কিছু করাকে প্রবর্তন করে । মহান আল্লাহ তায়ালা এর থেকে আমাদের হেফাযত করুন ।
যাহাহক আজ আমরা আলোচনা করিবো নড়ন - চড়ন সেতুর আরো একটি ধরন লইয়া । এই সেতু নাম - " উত্তলন সেতু " বা " Lift bridge " । বরাবরে মত বলিয়া লইতেছি বাংলা নামগুলিকে আমলে না নিলেও চলিবে ।
আসামী - ১০ নাগরিকবিধির পূণর্পূনঃ লঙ্ঘন ও সহব্লগারদের প্রতি উষ্কানীপ্রদেয় আচরণের জন্য ব্লগনিক " লুলু পাগলা " কে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হলো ।
আরেকটি জরুরী ঘোষণা : এখানে একজন অবাধে কপি পেস্ট করছেন , এমন কপি পেস্টের নেশা হয়ে গিয়েছে যে কি কপি করছেন সেটা না দেখেই পেস্ট করে দিচ্ছেন । এমতাবস্থায় ওনাকে নোবেল দিলে খারাপ দেখাবে তাই একটা কদবেল দেওয়া যেতে পারে ।
তার এক বয়ফ্রেন্ড ছিল - জর্দানের । দুই পরিবার থেকেই বেশ এগিয়েছিল । কিন্তু ওদের মাঝেই সমস্যা শুরু হয়ে যায় । ঐ ছেলের এক বন্ধু আসে জর্দান থেকে । কিভাবে জানি কানমন্ত্র দিয়ে বন্ধুকে বিগড়ে দেয় । নতিজা ব্রেকআপ । ব্রেকআপের আগে বেশ আপসেট ছিল । আমি জিজ্ঞেস করলাম - তোর বয়ফ্রেন্ড কি গেই নাকি ? বলে - কি জানি ইয়ার , এখন তো তাই মনে হচ্ছে । গালিও দিল । শালে আরবলুগ সব কুত্তে হ্যা । আমি তখন হাসতে হাসতে শেষ । আমি বললাম - কেন , কিছু হয়েছে নাকি ? বলে - কোশিস তো বহুত কিয়া লেকিন ম্যাঁ নে নেহি দিয়া । সে যেভাবে কথা বলছিল - আমি তো হাসি আটকাতে পারছিলাম না । তার দুঃখের সময় কিন্তু তার কথা শুনে আমি হাসছিলাম । অবশ্য আমার হাসি দেখে সেও হাসছিল । একবার , আমাকে ফোন করে বললো লাইব্রেরীতে আসতে - গ্রুপ স্টাডি করবে । তখন মাইক্রোপ্রোসেসরের উপর ক্লাস চলছিল । গ্রুপ স্টাডি ব্যাপারটিকে আমার পছন্দ হয় না । আর লাইব্রেরীতে যেতেও ভাল লাগে না । বললাম - তোর পাকিস্তানী কাউকে নিয়ে যা । পাকিস্তানীদের মাঝে শেভাজই শুধু এই বিষয় করছিল । আমি বললাম - ওর সাথে পড় । বলে - তার বয়ফ্রেন্ড ওর সাথে পড়তে মানা করেছে । শেভাজের স্বভাব খারাপ । কথা বলার সময় গায়ে হাত দেয় । আমাকে বলে - বহুত কমিনা হ্যা ইয়ার , হাত মারতা হ্যা । তার বয়ফ্রেন্ড বলেছে - গ্রুপ স্টাডি করলে একমাত্র আমার সাথে করতে । আমি আশ্চর্য হলাম , ঐ ছেলে আমাকে চিনে কিভাবে ? মনে মনে খুশী হলাম - তাহলে আমার হালকার মাঝে ঝাপসা সন্ন্যাস এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত । মনে মনে হাসলাম । বললাম - কালকে পড়ব । সকাল হতেই ফোনের পর ফোন । উঠ যা না ইয়ার , ম্যা ফেল হো যাউঙ্গি । তুজে বি তো তৈয়ারি করনা হ্যা কি নেহি । সকালের মজার ঘুমটাই নষ্ট । কিন্তু কেউ এত করে বলছে তো মানা করা যায় না ।
লেখক বলেছেন : হা হা হা হা , ভালো বলেছেন । অনেকেই জানেনা , আমি জানি আপনার বাবা ও ছোট ভাই অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবেন না বলে শেষ পর্যন্ত জীবনটাও দেয়া লেগেছে . । . । আমরা এই সব মানুষের কাছে সামাজিকভাবে ঋণী !
বাংলাদেশ আবারও হরতালের রাজনীতিতে প্রবেশ করেছে । ৩৬ ঘণ্টার টানা হরতালের পর ৪৮ ঘণ্টার হরতালও পালিত হলো । বিরোধী চারদলীয় জোটের সঙ্গে এখন হরতালের রাজনীতিতে যোগ দিয়েছে ইসলামী দলগুলো । তারাও হরতাল পালন করছে চলতি সপ্তাহে । সব মিলিয়ে রাজনীতি এখন উত্তপ্ত । যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বারবার আলাপ - আলোচনার কথা বলা হচ্ছে । কিন্তু পঞ্চদশ সংবিধান সংশোধনী এখন সংবিধানের অংশ হয়ে যাওয়ার পর এ নিয়ে আলাপ - আলোচনার আদৌ কোনো সুযোগ আছে বলে মনে হয় না । ইতিমধ্যে যুক্ত হয়েছে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনার চার্জশিট , যেখানে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান অন্যতম সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও অন্যতম আসামি । প্রচলিত নিয়মেই এখন তার অবর্তমানে বিচার হবে । খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তিনি । এর আগে মানি লন্ডারিং মামলায় ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর বিচার হয়েছে । ছেলেদের নিয়ে মা খালেদা জিয়া যে এক ধরনের মনসত্দাত্তি্বক টেনশনে আছেন , তা অস্বীকার করা যাবে না । এখন দেখতে হবে , এ টেনশন তাকে আন্দোলন থেকে বিচু্যত করে কি - না ! শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া , বাংলাদেশের রাজনীতিতে অবিসংবাদিত দুই নেত্রী । লাখ লাখ সমর্থক তাকিয়ে থাকেন তাদের দিকে । দুটি বড় দলেরও নেতৃত্ব দেন তারা । আমরা যৌথ নেতৃত্বের কথা বললেও , দুটি দলেই যৌথ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়নি । পরিবর্তিত রাজনীতির কারণে শেখ হাসিনার অবস্থান এখন ভালো । তিনি এখন প্রধানমন্ত্রী । দলের তথাকথিত সংস্কারবাদীদের অবস্থানকে দুর্বল করে দিয়ে তিনি দলে ও সরকারে একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন । ১৯৯৬ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে তিনি যখন সরকার প্রধানের দায়িত্ব নিয়েছিলেন তখন তাকে অতটা ' শক্ত ' মনে হয়নি । কিন্তু এবার মনে হয়েছে । রাজনীতিতে তিনি পরিবর্তন আনতে চান , এনেছেনও । কিন্তু কতদূর যেতে পারবেন তিনি । তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তিনি ছিলেন প্রবক্তা । ১৯৯৪ সালে মাগুরা উপনির্বাচনের পর তিনি বলতে গেলে এককভাবেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে আন্দোলন করে গেছেন । সেদিন খালেদা জিয়া ছিলেন সরকারপ্রধান । তিনি রাজি ছিলেন না তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় । কিন্তু গণআন্দোলনের মুখে তিনি রাজি হন এবং মাত্র ১৩ দিনের সংসদে ( ষষ্ঠ সংসদ ) সংবিধানে ত্রয়োদশ সংশোধনী এনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন । পরপর তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন এ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আওতায় অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং তা গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে । আজ এ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল হয়ে গেল । আর বিএনপি চাচ্ছে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের । এটি হরতালের অন্যতম একটি ইসু্য । বাসত্দবতা হচ্ছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয় । তবে পরবর্তী দুটি সংসদ নির্বাচন ( দশম ও একাদশ ) ' নিরপেক্ষ ' একটি সরকারের মাধ্যমে আয়োজন করা সম্ভব । এটা সংবিধানের কোনো অংশ হবে না । কিন্তু সংসদে একটি সিদ্ধানত্দ গৃহীত হবে । সরকার এ ব্যাপারে সংসদে একটি প্রসত্দাব আনতে পারে । অথবা শরিক দলের পক্ষ থেকেও যে কেউ এ ধরনের একটি প্রসত্দাব আনতে পারে , যাতে সরকারের সমর্থন থাকবে । এটি একটি ' কমপ্রোমাইজিং ফর্মুলা ' , যা বিএনপিকে আস্থায় নেওয়ার এটি উদ্যোগ হতে পারে । তাতে করে অনত্দত হরতালের রাজনীতি থেকে আমরা মুক্ত হতে পারব । এই ' নিরপেক্ষ সরকার ' - এ কারা থাকবেন , কাঠামো কী হবে , তা বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা করেই ঠিক করতে হবে । ' নিরপেক্ষ ' সরকারের কাঠামোর ব্যাপারে সংসদের স্পিকারও একটি উদ্যোগ নিতে পারেন । সুশীল সমাজকেও উৎসাহিত করা যেতে পারে একটি ফর্মুলা উপস্থাপন করতে ; কিন্তু ' অনত্দর্বর্তীকালীন ' সরকারের যে ফর্মুলা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত উপস্থাপন করেছেন তা ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পাবে না । কেননা ওই ফর্মুলা অনুযায়ী শেষ ৯০ দিন তো মহাজোট সরকারই ক্ষমতায় থেকে যাচ্ছে । এ ক্ষেত্রে দলীয়ভাবে নির্বাচন আয়োজনের প্রশ্ন উঠবে এবং সে ক্ষেত্রে বিরোধী দলকে আস্থায় নেওয়া যাবে না । সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করার কথা বলা হচ্ছে । এখন পঞ্চদশ সংশোধনী বলে নির্বাচন কমিশনারদের সংখ্যাও বেড়েছে । কিন্তু নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য তা যথেষ্ট নয় । প্রসঙ্গত , বর্তমান সরকারই আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে সিইসি তথা নতুন কমিশনারদের নিয়োগ দেবে । সঙ্গত কারণেই তাই দলীয় আনুগত্যের প্রশ্ন উঠবে । সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের অবসরের পর রাজনীতি করার প্রবণতা বেড়েছে । তাদের অনেকেই বিশেষ করে বেসামরিক আমলারা ক্ষমতায় থাকার সময়ই একটি ' বিশেষ সম্পর্ক ' গড়ে তোলেন রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে । কবিতা ও প্রবন্ধ লিখে কেউ নেতা - নেত্রীকে খুশি করেন । তারা যখন এ ধরনের সাংবিধানিক পদে নিয়োগ পান তখন তাদের ' আনুগত্য ' নিয়ে প্রশ্ন ওঠে । দ্বিতীয়ত , বর্তমান কাঠামোয় নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষথ এটা বলা যাবে না । অর্থের জন্য তাদের সরকারের মুখাপেক্ষী হতে হয় । নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব ' ক্যাডার ' তৈরি হয়নি , যারা নির্বাচন পরিচালনা করতে পারে । স্থানীয় পর্যায়ে নির্বাচনে সরকারি প্রভাব অস্বীকার করা যাবে না । যতদিন পর্যনত্দ না নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব জনবল থাকবে এবং আইন এদের নির্বাচন পরিচালনায় যথেষ্ট ক্ষমতা দেবে , আর্থিক স্বাধীনতা দেবে , সিইসি এবং নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগের নিরপেক্ষ ' মেকানিজম ' তৈরি হবে , ততদিন পর্যনত্দ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন থাকবেই । ইভিএম মেশিনও গ্রহণযোগ্য নয় । খোদ যুক্তরাষ্ট্রের সর্বত্র তা ব্যবহৃত হয়নি । আমাদের দেশের নিরক্ষরতা , প্রযুক্তি না জানার ব্যর্থতা , ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত ব্যক্তিদের ভূমিকা ও সর্বোপরি ' প্রযুক্তি কারচুপি ' নির্বাচনে ইভিএম মেশিন ব্যবহারকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে । সিইসির ' অতি উৎসাহ ' ইতিমধ্যে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে । নির্বাচনে ইভিএমের ব্যবহার নিয়ে তার সাম্প্রতিক বক্তব্য বিতর্কের মাত্রা আরও বাড়াবে । সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী এখন সংবিধানের অংশ । এটি নিয়ে আপত্তি থাকতে পারে ; কিন্তু এটি আর পরিবর্তন করা যাবে না । বাসত্দবতা হচ্ছে শুধু সংসদই পারে ১৬তম সংশোধনী এনে সংবিধানকে আবার আগের অবস্থানে নিয়ে যেতে ; কিন্তু তাও খুব সহজ হবে বলে মনে হয় না । কেননা সংবিধান সংশোধন প্রক্রিয়ায় ( ১৪২আ ) পরিবর্তন আনা হয়েছে । এতে ৭ ( খ ) যোগ করা হয়েছে । তাতে বলা হয়েছেথ ' এ সংবিধানের ১৪২ অনুচ্ছেদে যাহাই কিছু থাকুক না কেন , সংবিধানের প্রসত্দাবনা , প্রথমভাগের সকল অনুচ্ছেদ , দ্বিতীয়ভাগের সকল অনুচ্ছেদ , নবম - ক ভাগে বর্ণিত অনুচ্ছেদসমূহের বিধানাবলী সাপেক্ষে তৃতীয়ভাগের সকল অনুচ্ছেদ এবং একাদশ ভাগের অনুচ্ছেদ ১৫০সহ সংবিধানের অন্যান্য মৌলিক কাঠামো সংক্রানত্দ অনুচ্ছেদগুলির বিধানাবলী সংযোজন , পরিবর্তন , প্রতিস্থাপন , রহিতকরণ কিংবা অন্য কোনো পন্থায় সংশোধনের অযোগ্য হইবে । ' সংবিধানে ৭ ( খ ) - এর অনত্দর্ভুক্তি এখন নানা প্রশ্নের জন্ম দেবে এবং সংবিধান সংশোধন কমিটির আসল উদ্দেশ্যকে বড় ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেবে । কেননা এর ফলে ' জাতির পিতা ' শিরোনামের অনুচ্ছেদ ৪ - এ যা কিছু সংশোধিত হয়েছে ( ছবি প্রদর্শন ) , তাতে সংশোধনী আনা যাবে না । ৭ মার্চের ভাষণ , ২৬ মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণা , মুজিবনগর সরকারের জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ইত্যাদি সংযুক্তি ( অনুচ্ছেদ - ১৫০ . ২ ) সংশোধন কঠিন হবে । এমনকি রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি জাতি হিসেবে বাঙালি ও নাগরিকতায় বাংলাদেশি বাতিল করা কিংবা ' আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস ' পুনঃস্থাপন করা সহজ হবে না । আমাদের দুর্ভাগ্য ' জাতির পিতা ' , ' স্বাধীনতার ঘোষণা ' ইত্যাদি প্রশ্নে জাতি এখনও বিভক্ত থেকে গেল । স্বাধীনতার বীর সৈনিকদের নিয়ে যে জাতি ৪০ বছর পরও বিতর্ক করে সে জাতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কামুক্ত হওয়া যায় না । হরতাল কোনো সমাধান বয়ে আনবে না । আবার সরকারের কঠোর মনোভাবও কোনো সমাধানের পথ তৈরি করে দেবে না । আলোচনাই একমাত্র সমাধান । পৃথিবীর বড় বড় সমস্যা আলোচনার টেবিলেই সমাধান হয়েছে । ' বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার ' থ এই মানসিকতাও পরিবর্তন করতে হবে । সংশোধিত সংবিধানকে সামনে রেখেই এবং উচ্চ আদালতের রায় অনুসরণ করেই দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করা এ মুহূর্তে জরুরি । এ ব্যাপারে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে । তা না হলে ' হরতালের যে রাজনীতি ' শুরু হয়েছে তাতে জনমত যদি রাজনৈতিক দলগুলোর বিরুদ্ধে চলে যায় , আমি অবাক হব না । প্রফেসর ড . তারেক শামসুর রেহমান : আনত্দর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ , জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
মহীউদ্দীন আহমদ কর্তৃক জাতীয় মুদ্রণ ১০৯ , ঋষিকেশ দাস রোড , ঢাকা - ১১০০ হতে মুদ্রিত ও ১৫ বাংলাবাজার , ঢাকা - ১১০০ হতে প্রকাশিত । যোগাযোগের ঠিকানাঃ ৪২৩ এলিফেন্ট রোড , বড় মগবাজার , ঢাকা - ১২১৭ । ফোনঃ ৮৮ ০২ ৮৩১৯০৬৫ , বার্তা - ৮৮ ০১৬৭০৮১৩২৭৬ , সার্কুলেশন - ৮৮ ০১৫৫২৩৯৮১৯০ , বিজ্ঞাপন - ৮৮ ০১১৯৯০৯০০৮৫ , ফ্যাক্সঃ ৮৮ ০২ ৮৩১৫৫৭১ , ওয়েবসাইটঃ www . weeklysonarbangla . net , ইমেইলঃ weeklysonarbangla @ yahoo . com
' ছন্দ মানি না ' ব ' লে যে - ছন্দোমূর্খ কবিদল কবিতার উঠোনে আগাছা বাড়িয়ে তুলছেন নিরন্তর , তাঁরা কি কখনও বুঝতে পারবেন এই ' কোনও নতুন প্রবাহের জন্য প্রতীক্ষা ' র যতিচিহ্নটুকু ?
আখতার বাবু পদত্যাগের ঘোষণা দেবার পর তাকে রাখতে যা কিছু সম্ভব করেছে সময় কর্তৃপক্ষ । কিন্ত তাতে কাজ কিছু হয়নি । জানা গেছে , আগামী মাসে তিনি মোজাম্মেল বাবুর চ্যানেল একাত্তরে যোগ দিচ্ছেন । আর এ মাসে যে সময়টুকু তিনি চ্যানেলটিতে রয়েছেন তার মধ্যেই দায়িত্ব সংশ্লিষ্টদের বুঝিয়ে দিচ্ছেন বলে জানা গেছে ।
হিসেব মতে ২০ , ০০০ যদি উইথড্র করেন তাহলে ২০ , ০০০ x ৩ % + $ ২ . ১৫ কাটবে । যা কি না ৭৪৭ টাকা প্রায় । এটা হল হাইয়েস্ট । আমি দেখি এই পরিমাণটা বেশিরভাগ সময় ৫৫০ থেকে ৬০০ এর মধ্যে আনাগোনা করে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক থেকে তুললে । আর হ্যাঁ , ২০ , ০০০ টাকার বেশি ব্যাংকের এটিএম থেকে তোলা যায় না একবারে । প্রতিদিনের জন্য এই লিমিট ৫০ , ০০০ । পেয়োনিয়ার কার্ডের জন্য প্রতি ট্রাঞ্জেকশনের লিমিট $ ১০০০ আর প্রতিদিনের লিমিট $ ২৫০০ । তবে ব্যাংক থেকে উইথড্র করলে আপনি একবারে $ ১০০০ ই উইথ্ড্র করতে পারবেন ।
অনেক কষ্টের পর সে আজ সবাইকে ছাড়িয়ে নতুন চূড়ায় ।
লেখক বলেছেন : হ্যাঁ আপামণি , আমারও অনেক অনেক প্রিয় , এই ছবির দৃশ্যগুলো এখনও আমার চোখে চিত্রকল্পের মত ভাসে ।
আরো শর্ত থাকে যে , একাধিক বিভাগে সমজ্যেষ্ঠ অধ্যাপক অথবা সহযোগী অধ্যাপক থাকিলে , সেইক্ষেত্রে তাহাদের মধ্যে ডীন পদের আবর্তনক্রম ভাইস - চ্যান্সেলর কর্তৃক নির্দিষ্ট হইবে ৷
দারুন একটি ফোরাম - আমি ই . উ . এস থেকে - - আমি নিয়মিত আপসাদের সাথে থাকবো
০০ জাহিদুজ্জামান দশম বিশ্বকাপের গ্রুপ অফ ডেথ ' বি ' তে বাংলাদেশ খেলেছে ৬টি ম্যাচ । তিনটিতে জয় , পরাজয়ও তিনটিতে । গাণিতিক বিবেচনায় সাফল্য - ব্যর্থতা সমান সমান । তিনটি জয় এসেছে আয়ারল্যান্ড , নেদারল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে । এরমধ্যে ক্রিকেটের জনক ইংল্যান্ড শক্তির বিবেচনায় আমাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে । আর যে তিনটি দলের বিপক্ষে আমরা পরাজিত হয়েছি তারা সবাই শক্তিধর দল । ভারত , ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও সাউথ আফ্রিকা । গ্রুপ পর্বের খেলা শেষে তিন ম্যাচ জিতে বাংলাদেশ আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের সমান পয়েন্ট ৬ । কিন্তু নেট রান রেটের হিসাবে আমরা যেতে পারিনি কোয়ার্টার ফাইনালে । এসব বিবেচনায় বিশ্বকাপে আমরা বেশ ভালোই করেছি । সাফল্য বলা যায় । কিন্তু এখন যে হিসাব তুলে ধরবো তা চরম ব্যর্থতার । বাংলাদেশ যে তিনটি ম্যাচ হেরেছে তার ব্যবধান অনেক বড় । প্রথম ম্যাচ ভারতের সঙ্গে হেরেছে ৮৭ রানে । এরপরের দুটি খুবই লজ্জাকর । এই দশম বিশ্বকাপে শতরানের নিচে তিনটি দলীয় সংগ্রহের দুটিই আমাদের । ২০ ফেব্রুয়ারি কেনিয়াকে ৬৯ রানে অলআউট করেছিল নিউজিল্যান্ড । ৪ মার্চ ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর ১৯ মার্চ সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে আমাদের ব্যাটসম্যানরা লজ্জায় ডুবিয়েছে । অলআউট হয়েছে ৫৮ আর ৭৮ রানে । ক্রিকেটে আমাদের সব অর্জন প্রায় ম্লান করে দিয়েছে । একটি ম্যাচে এমন ঘটলে বলা যেত দুর্ঘটনা । কিন্তু দুটি ম্যাচে যখন আমাদের ব্যাটসম্যানরা এভাবে ভেঙ্গে পড়ে তখন নিশ্চয় প্রশ্ন ওঠে সক্ষমতা নিয়ে । ভারি হয়ে যায় ব্যর্থতার পাল্লা । দলীয় এই ব্যর্থতার সঙ্গে যোগ হয়েছে ব্যক্তিগত ব্যর্থতাও । কোন ব্যাটস্যম্যানই এই বিশ্বকাপে পাননি সেঞ্চুরির দেখা । হয়েছে মাত্র ৪টি আধা সেঞ্চুরি । ইমরুল কায়েস ২টি , তামিম ও সাকিব বাকি দুটি । সর্বোচ্চ স্কোর ৭৩ ইমরুলের । তার মোট রান ১৮৮ । এ বাদে আর মাত্র তিনজন ৬ ম্যাচে মোট ১শ রান করতে পেরেছেন । তামিম ১৫৭ , সাকিব ১৪২ আর জুনায়েদ ১১৪ । দলের বড় স্কোর গড়তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে পার্টনারশীপ , সেখানেও ব্যর্থ আমাদের ব্যাটসম্যানরা । বড় জুটি গড়া তো দূরের কথা এই ৬টি ম্যাচ খেলে একটিও শতরানের জুটি উপহার দিতে পারেনি তারা । নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে ইমরুল কায়েস আর জুনায়েদ সিদ্দিকের দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে আসা ৯২ রান দশম বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে বড় জুটি । আর সবচেয়ে কার্যকর জুটি বলা যায় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নবম উইকেট জুটিকে । মাহমুদউল্লাহ আর শফিউলের অবিচ্ছিন্ন ৫৮ রানের জুটি সেদিন আমাদের এনে দেয় সবচেয়ে বড় সাফল্য । তেমন সাফল্য আসেনি বোলিং - এও । ৫ উইকেটের দেখা পাননি কেউই । সেরা সাফল্য শফিউলের , আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২১ রান দিয়ে ৪ উইকেট । ৬ ম্যাচে সাকিব নিয়েছেন ৮ উইকেট , রাজ্জাক ৭টি , শফিউল ৬ এবং রুবেল ৫টি । তবে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ বাদ দিলে বাকি খেলাগুলোতে প্রতিপক্ষের রানের চাকা আটকে রাখতে সক্ষম হন বোলাররা । সবার চোখে ধরা পড়েছে বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং দুর্বলতা । এক যুগ পেরিয়ে গেছে টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তির । এই সময়ে বেড়েছে আমাদের টিম স্পিরিট , মনের জোর । প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলার শক্তিও বেড়েছে অনেক । স্লো পিচে আমাদের বোলিং এখন বিশ্বমানের । ফিল্ডিং - এ উন্নতি হয়েছে । পাওয়া গেছে বিচক্ষণ অধিনায়ক । কিন্তু সেই তুলনায় বাড়েনি ব্যাটিং শক্তি । আজো দুই - তিনজনের ওপর নির্ভরশীল আমাদের ব্যাটিং লাইন আপ । বাড়ানো যায়নি নির্ভরশীল ব্যাটসম্যানের সংখ্যা । টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানরা টিকে যাবার পরও করতে পারছেন না বড় স্কোর । তবে দুই - একটি খেলায় আমাদের টেল - এন্ড বেশ সফলতার পরিচয় দিয়েছে । এটা অবশ্যই অনেক পজিটিভ , আগামীতে আমাদের এগিয়ে যাবার সহায়ক হবে । আসুন ফিরে দেখি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের খেলাগুলো । প্রথম খেলা : ১৯ ফেব্রুয়ারি , প্রতিপক্ষ ভারত বিশ্বকাপের অন্যতম ফেবারিট ভারতের বিপক্ষে খেলতে হয় আমাদের প্রথম ম্যাচ । ব্যাটিং - এ শতভাগ শক্তিধর ভারতের বিপক্ষে টস জিতে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিবের প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে । সে আলোচনায় না গিয়ে ফিরে দেখি সেদিন কি হয়েছিল মিরপুর স্টেডিয়ামে । প্রথমে ব্যাট করতে নেমেই স্বভাবসুলভভাবেই ব্যাটে ঝড় তোলেন ভারতের দুই ওপেনার । নির্ধারিত প্রথম পাওয়ার প্লে - র ১০ ওভারে ওপেনার সেবাগ ও টেন্ডুলকার তোলেন ৬০ রান । একাদশ ওভারে টেন্ডুলকার রান আউট হয়ে গেলে অনেকটা স্বস্তি ফিরে আসে টাইগার শিবিরে । তখন চলছিল বোলিং পাওয়ার প্লে । ধারণা করা হয় এবার বোধহয় থামবে রানের চাকা । কিন্তু হলো তার উল্টো । ওই পাওয়ার প্লে - ও পুরো কাজে লাগান সেবাগ । এই পাঁচ ওভারে রান ওঠে ৪৪ । উইকেট বলতে ওই টেন্ডুলকারের রান আউট । এরপর ৪৮ ওভার পর্যন্ত সমানে পিটিয়েছেন সেবাগ । তুলেছেন এখন পর্যন্ত এই বিশ্বকাপের সর্ব্বোচ্চ রানের স্কোর ১৭৫ । এছাড়াও বিরাট কোহলির শতকে ভর করে শেষ পর্যন্ত ভারত তোলে ৩৭০ রান । এখানে আমি বাংলাদেশের বোলারদের খাটো করে দেখছি না । কারণ সেবাগের মতো ব্যাটসম্যান যেদিন জ্বলে ওঠেন সেদিন কোন বোলারেরই তেমন কিছু করার থাকে না । এই দিনটিও ছিল তেমন । ধারণা ছিল , এই বিশাল রানের পাহাড় টপকাতে গিয়ে একেবারে ভেঙ্গে পড়বে বাংলাদেশ । কিন্তু মনে করুন কি সুন্দর উড়ন্ত সূচনা করেছিল আমাদের তামিম - ইমরুল । প্রথম পাঁচ ওভারেই তারা তুলে নেন ৫১ রান । আর নির্ধারিত ১০ ওভারের প্রথম পাওয়ার প্লে - তে আসে ৬৮ রান । উইকেট পড়ে ১টি । দলীয় ৫৬ রানের মাথায় ৩৪ রান করে বোল্ড হন ইমরুল । এরপর তামিম - জুনায়েদ জুটি গড়ে টেনে নিয়ে যান ১২৯ পর্যন্ত । ব্যক্তিগত ৩৭ রান করে জুনায়েদ হন স্ট্যাম্পিং । সাকিব আল হাসানের সাথে জমে আরেকটি ভাল পার্টনারশীপ । তারা টানেন ১৮৮ পর্যন্ত । তামিম আউট হন ৭০ রান করে । তখনও মনে হয়েছে এই রানের পাহাড় টপকে জিতেও যেতে পারে বাংলাদেশ । সাকিব ৫৫ , মুশফিক ২৫ ও রকিবুল তোলেন ২৮ রান । প্রথম সারির এই ৬ ব্যাটসম্যান সবাই আউট হয়েছেন উইকেটে সেট হয়ে । এদের যে কোন একজন দায়িত্ব নিয়ে ব্যাট করলে , সেঞ্চুরি করলে সেদিন ম্যাচের ফলাফল বাংলাদেশের পক্ষে আসতে পারতো । এটাই আমাদের ব্যাটস্ম্যানদের দুর্বলতা । দীর্ঘক্ষণ টিকে থাকার শক্তি নেই । এই শক্তি হলো মানসিক শক্তি । একজন ব্যাটসম্যান উইকেটে সেট হবার পর দল তার ব্যাট থেকে বড় রান আশা করবে এটাই স্বাভাবিক । কিন্তু আমাদের ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে তা পাওয়া যাচ্ছে না । বাজে শট খেলে উইকেট দিয়ে আসছেন তারা । এই দুর্বলতা নিয়ে কাজ করতে হবে । আমাদের আর পিছনে ফেরার সময় নেই । এগিয়ে যেতে হবে । এই ব্যাটসম্যানদেরই খেলতে হবে বড় স্কোর । আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশের এই ১৪ সদস্যের দলে ৫ থেকে ৭ জন আছেন বিশ্বমানের ব্যাটসম্যান । তাদের দায়িত্ব সচেতন করতে হবে । ম্যাচে কাউকে না কাউকে বড় স্কোর গড়তে হবে । শেষ পর্যন্ত ভারতের বিপক্ষে ওই ম্যাচে আমরা ২৮৩ রান তুলতে সক্ষম হই । আরেকটি বিষয় খেয়াল করবেন , দলীয় স্কোর ২৮৩ , নেই কোন সেঞ্চুরি অর্ধশতক ২টি । এতে প্রমাণ করে টিম হিসাবে সবাই ভাল ব্যাটিং করেছে কিন্তু দায়িত্বশীল হতে পারেনি কেউই । গড়ে ওঠেনি একটিও শতরানের পার্টনারশীপ । দ্বিতীয় খেলা : ২৫ ফেব্রুয়ারি , প্রতিপক্ষ আয়ারল্যান্ড এদিনও বাংলাদেশ টস জেতে । সিদ্ধান্ত নেয় প্রথমে ব্যাট করার । দারুণ সূচনা করেন তামিম - ইমরুল । প্রথম পাঁচ ওভারে ৪৯ রান । ১০ ওভার শেষে ৬৭ । এই ফাঁকে আউট ২ জন । ৫৩ রানের মাথায় ইমরুল আর ৬১ রানের মাথায় জুনায়েদ । এরা দু ' জন রান করেন যথাক্রমে ১২ ও ৩ । এরপর চরম ব্যর্থতা দেখান টপ অর্ডার । সাকিব ১৬ আর আশরাফুল ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন । তামিম ৪৪ , মুশফিক ৩৬ এবং রকিবুল আউট হন ৩৮ করে । ৫৩ রানের প্রথম উইকেট জুটির পর দাঁড়াতে পারেনি কোন জুটি । নিয়মিত বিরতিতে পড়েছে উইকেট । শুধু পঞ্চম উইকেট জুটিতে এসেছে ৬১ রান । এছাড়া দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ উইকেট জুটি ভেঙ্গেছে যথাক্রমে ৮ , ৭ ও ১৮ রানে । সেই একই ধরনের ব্যর্থতা , দুর্বলতা । উইকেটে সেট হবার পর খারাপ শট খেলে আউট হয়ে ফিরে আসা । ঠিক যেন এমন - ৩০ / ৪০ তো করলাম এবার আউট হই । এই অবস্থা থেকে বের করে আনতে হবে আমাদের খেলোয়াড়দের । ( চলবে )
Download XML • Download text