Text view
ben-28
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
রাসুলুল্লাহ্ ( সাঃ ) বলেন , ভালো হতো যদি মূসা ( আঃ ) আরো একটু সবর করতেন । তাহলে আল্লাহ্ তাদের আরো কিছু কথা আমাদের জানাতেন ।
আসল কথা হলো গুগলকে বেশি দিন ধোকা দেয়া সম্ভব না । এভাবে হয়ত কিছুদিন ধোকা দেয়া যায় , কিন্তু একসময় ঠিকই ধরা খাবে ।
ঢাকা , ১১ জুলাই : মিরপুরে মহিলা দলের নেত্রী নাজমা কবির তার স্বামী হুমায়ুন কবির , ছেলে রবিন ও মেয়ে এনিকে থানায় নিয়ে নির্যাতনের প্রতিবাদ করেছে বিএনপি । একই সঙ্গে এ ঘটনার নায়ক দারুস সালাম থানার ওসির শাস্তি দাবি করেছে তারা ।
আমি কারো সন্তান , কারো পুত্র কিংবা কন্যা , কারো জনক কিংবা জননী , কারো না কারো স্বামী বা স্ত্রী , কিংবা কারো প্রেমিক - প্রেমিকা । তবুও স্রষ্টা আমাদের সৃষ্টি করেছেন , তোমাদের খুশী করবার জন্য । আমার এই প্রাণের বিনিময়ে হে সভ্যতা সৃষ্টিকারী , সর্বশ্রেষ্ঠ জীব তোমার মনের পশুত্বকে যদি কবর দিতে পার , তবেই আমার এই প্রাণকে উৎসর্গ করা , স্বার্থক হবে ।
সিদ্ধিরগঞ্জ ( না ' গঞ্জ ) প্রতিনিধি সিদ্ধিরগঞ্জে শিল্পপতি হাজী আবু তালেব হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রগুলোর মালিক এক প্রভাবশালী যুবলীগ নেতা । নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা সংস্থার ( ডিবি ) তদন্তে বেরিয়ে এসেছে এ তথ্য । মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গত ১৬ জুলাই আদালতে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন । এর ফলে চাঞ্চল্যকর এ মামলার তদন্তে নতুন মোড় নিল । ডিবি পুলিশ সূত্রে জানা যায় , গত বছরের ১৩ আগস্ট বাংলাদেশ চুনা প্রস্তুতকারক সমিতির সহ - সভাপতি শিল্পপতি হাজী আবু তালেব মাগরিবের নামাজ শেষে মিজিমিজি পূর্বপাড়ায় তার বাড়িসংলগ্ন হোসাইনিয়া জামে মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা তাকে লক্ষ্য করে কয়েকটি গুলি করে । এরপর ওই রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান । এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী আসমা বেগম অজ্ঞাতনামা আসামি করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন । দীর্ঘদিন তদন্ত করে পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের ধরতে না পারায় বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে মামলাটি গত মে মাসে ডিবিতে হস্তান্তর করা হয় । নারায়ণগঞ্জ ডিবির এসআই মঞ্জুর আলম মামলাটির তদন্তের এক পর্যায়ে আনিসুর রহমান আনিস নামে এক যুবলীগ ক্যাডারকে গ্রেফতার করেন । এরপর তাকে ৩ দিনের রিমান্ডে নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করার পর বেরিয়ে আসে হত্যার সব রহস্য । আনিস জিজ্ঞাসাবাদে জানায় , হত্যাকাণ্ডটি পূর্বপরিকল্পিত । এতে বেশ কয়েকটি অস্ত্র ব্যবহার করা হয় । অস্ত্রগুলো দেয় প্রভাবশালী এক যুবলীগ নেতা । ওই নেতার বাড়ি সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় এবং তার নামও বলে । আনিসকে ৩ দিনের রিমান্ড শেষে গত ১৬ জুলাই আদালতে হাজির করে এক প্রতিবেদন দাখিল করেন এসআই মঞ্জুর আলম । তদন্ত কর্মকর্তা দাখিলকৃত প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন , ওই আসামি আনিস চুনা ব্যবসায়ী আবু তালেব হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত আছে বলে স্বীকার করে । আসামিকে জেলহাজতে রাখলে পলাতক আসামি দবিরের কাছ থেকে হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রগুলো উদ্ধার করা যাবে । এই অস্ত্রের মালিক যুবলীগের এক প্রভাবশালী নেতার নাম বেরিয়ে আসে । বর্তমানে মামলা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণসহ তদন্ত চলছে । আসামি দবির ও ফারুককে গ্রেফতার করা গেলে এ প্রভাবশালী নেতাসহ অনেক অজানা তথ্য বেরিয়ে আসবে । উল্লেখ্য , পলাতক দবির ও ফারুক এবং গ্রেফতারকৃত আনিস ওই প্রভাবশালী যুবলীগ নেতার ক্যাডার । এই নেতা র্যাব ও পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী । সিদ্ধিরগঞ্জে ' ৯৯ সালের অক্টোবরে পুলিশের সোর্স লাইমুদ্দিন হত্যা , ২০০০ সালের আগস্টে যুবদল কর্মী জহির হত্যা , ' ৯৭ সালের জুলাই মাসে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার এক কর্মকর্তা এবং ২০০১ সালের এপ্রিলে কিশোরী শিল্পী হত্যাকাণ্ডসহ বহু অপরাধের কাজে এই যুবলীগ নেতা ও তার বাহিনীর অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানা যায় । http : / / www . amardeshonline . com / pages / details / 2010 / 07 / 25 / 36017
নির্বাচন পর্যবেক্ষণ থেকে ইলেকশন ওয়ার্কিং গ্রুপের সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্তকে একটি বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে বিবেচনা করা হয় । এ গ্র " প দেশের ৩০০টি আসনের প্রতিটি ভোটকেন্দ্র মোট ১ লাখ ৬৫ হাজার পর্যবেক্ষক নিয়োগের পরিকল্পনা করেছিল । এর বাইরে আরো ৩ হাজার পর্যবেক্ষক ১০ জনের গ্র " পে ভাগ হয়ে প্রতিটি আসনে ভ্রাম্যমাণ পর্যবেক্ষক হিসেবে কর্তব্য পালন করত । এশিয়া ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দাতাগোষ্ঠীদের ফোরাম লোকাল কনসালটেটিভ গ্র " প ( এলসিজি ) এতে অর্থায়ন করে ।
৯১ বার পঠিত | ৮ টি মন্তব্য | রেটিং + ৪ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : মিরসরাইয়ে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে আগামীকাল সারাদেশে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শোক পালন করা হবে । এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে বলে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
মুক্তিযুদ্ধের সময় এবং পরপর ভিন্ন মতাবলম্বীদের ওপর অনেক অত্যাচার হয়েছে । কিন্তু দুঃখজনক হচ্ছে আমরা শুধু জানি পাকিস্তানি মিলিটারি এবং তাদের দেশীয় দোসরদের অত্যাচারের কথা । অনেক আগে পড়েছিলাম আবুল আসাদের লেখা ' কালো পচিশের আগে ও পরে ' । তথ্যের ভারসাম্য পেতে হলে ঐ বইয়ের বিকল্প পাওয়া ভার । ভালো পোস্ট ।
একুরিয়ামের পরিচর্যা যেকারণে আমরা একুরিয়াম রাখতে চাইনা ১ ) পরিষ্কার করা ঝামেলা ২ ) কিছুদিন পর পর মাছের রোগ ও মাছের মৃত্যু পানি পরিষ্কার করতে আপনাকে সাহায্য করবে ১ ) আপনার ট্যাপ থেকে একুরিয়াম পর্যন্ত একটি বাবারের পাইপ । ২ ) একুরিয়ামের পানি বের করার জন্য প্রায় পাঁচ ফুট লম্বা রাবারের পাইপ । পানি পরিবর্তনঃ পানি পরিবর্তনের আগে নেট ব্যাবহার ( মাছ ধরতে হাত ব্যাবহার না করাই ভালো ) করে মাছকে একুরিয়াম থেকে তুলে নিয়ে আরেকটি পানি দেয়া জারে রাখবেন । তারপর পাঁচ ফুট লম্বা একটি রাবারের পাইপ ( হার্ডওয়্যারের দোকানে ওয়াটার লেভেল নামে পাওয়া যায় ) একুরিয়ামের তলদেশ পর্যন্ত পৌঁছিয়ে অপর প্রান্তে আপনার মুখ লাগিয়ে অল্প একটু বাতাস টেনে ছেড়ে দিন নিচে রাখা বালতির ভিতরে । একসময়ে পানি সব বালতিতে পড়ে গেলে কাছাকাছি কোন ট্যাপ থেকে পাইপের মাধ্যমে পানি একুরিয়ামে দিন । এভাবে পানি পরিবর্তন সবচেয়ে সহজ । যেখানে পাওয়া যাবেঃ কাঁটাবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেট অ্যাকুরিয়ামের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত । অ্যাকুরিয়ামে মাছ পুষতে যা যা দরকার তার সবই পাওয়া যায় এখানে । এর মধ্যে আছে অ্যাকুরিয়াম বক্স , মাছ , খাবার , ওষুধ প্রভৃতি । ঢাকার নিউমার্কেট , বনানীসহ বিভিন্ন এলাকায় বিচ্ছিন্নভাবে কিছু অ্যাকুরিয়াম - সামগ্রীর দোকান আছে । কাঁটাবন মার্কেটের অ্যাকুরিয়াম - সামগ্রীর দোকান লাভ অ্যান্ড হবির কর্ণধার আবদুল হামিদ বকুল বলেন , ' অ্যাকুরিয়ামের যে মাছ এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায় , একটা সময় তার প্রায় সবই থাইল্যান্ড , সিঙ্গাপুর , মালয়েশিয়া , চায়না , ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হতো । কিন্তু এখন প্রায় ৯০ শতাংশ মাছই আমাদের দেশের বরিশাল , নোয়াখালীসহ বিভিন্ন স্থানে চাষ হচ্ছে এবং সেসব মাছই এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন অ্যাকুরিয়ামের বাজারে বিক্রি হচ্ছে । তাই কেবল শখ কিংবা সৌন্দর্যবর্ধন নয় , চাইলে অ্যাকুরিয়াম মাছের চাষ ও ব্যবসা করে যেমন সাবলম্বী হওয়া যাবে , তেমনি বিদেশে রঙিন মাছ রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রাও আয় করা যাবে । অ্যাকুরিয়ামে পোষার জন্য কাঁটাবনে যেসব মাছ পাওয়া যায় তার মধ্যে রয়েছে সিলভার শার্ক , এলবিনো শার্ক , টাইগার শার্ক , রেইনবো শার্ক , টাইগার বার্ব , রোজি বার্ব , গোল্ড ফিশ , অ্যাঞ্জেল ফিশ , ক্যাট ফিশ , সাকিং ক্যাট , কমেট , মলি , ফলি , গপ্পি , ব্লু - গোরামি , সিলভার ডলার , অস্কার , ব্লু - আকারা , টেলিচো , কৈ কার্প , টাইগার কৈ কার্প , ব্ল্যাক মুর , সোটটেল , প্লাটি , এরোনা , ফ্লাওয়ার হর্ন , হাইফিন নোজ , ব্ল্যাক গোস্ট , সিসকাসসহ বিভিন্ন প্রজাতি । এসব মাছ প্রতিজোড়া ৫০ থেকে ৭০০ টাকায় কেনা যাবে । আবার কিছু মাছের দাম বেশিও হয় । তবে দাম অনেকটা নির্ভর করে ছোট - বড় ও প্রজাতির ওপর । কাঁটাবনের ব্যবসায়ীরা জানান , মাছের খাবার সাধারণত দুই ধরনের হয় । শুকনো খাবার ও পোকামাকড় । প্রতি ১০০ গ্রাম খাবারের দাম ২৫ থেকে ৫০ টাকা । অ্যাকুরিয়ামে মাছের অসুখ - বিসুখ হলে তার ওষুধও কাঁটাবন থেকে কেনা যাবে । অবশ্য মাছের অসুখের জন্য তেমন পেশাদার চিকিৎসক নেই বলে ব্যবসায়ীরা জানান । অ্যাকুরিয়াম বক্স নিজের পছন্দমতো বানিয়েও নেওয়া যায় । এ ছাড়া বাজারে ছোট - বড় বিভিন্ন মাপের অ্যাকুরিয়াম বক্স কিনতে পাওয়া যায় । দুই থেকে সাড়ে তিন ফুট আকারের অ্যাকুরিয়াম বক্সের দাম এক হাজার ২০০ থেকে চার হাজার ৫০০ টাকা । এ ছাড়া ছোট কাচের পাত্রেও রঙিন মাছ পোষা যায় । এসব পাত্রের দাম ১০০ থেকে ২০০ টাকা । অ্যাকুরিয়ামে মাছ রাখতে হলে এয়ার পাম্প , ছোট নেট , পাথরের টুকরাসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম লাগে । অ্যাকুরিয়ামে মাছ পুষতে হলে কিছু নিয়ম মানতে হবে । যেমন , মাছের খাবার নিয়মিত দিতে হবে । সপ্তাহে একদিন অ্যাকুরিয়ামের পানি পাল্টাতে হবে । এগ্রোবাংলা ডটকম
প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » নববর্ষে আমার পক্ষ থেকে প্রজন্মবাসীকে উপহার
আপনার ব্লগ নিকের দ্বিতীয় অংশের বাংলা ফন্ট ভেঙ্গে যাওয়া দেখাচ্ছে ।
ঢাকা , ২৬ এপ্রিল ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারক ও প্রসিকিউশনের সাথে বৈঠক করলেন সেক্টর কমাণ্ডার ফোরাম নেতৃবৃন্দ । তবে বৈঠকের বিষয়বস্তু কিছুই জানা যায়নি । ফোরাম নেতৃবৃন্দ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন , তারা ট্রাইব্যুনালের অবকাঠামোগত অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে এসেছেন । আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে পরিকল্পনামন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল ( অব . ) এ কে খন্দকারের নেতৃত্বে ফোরামের একটি প্রতিনিধি দল পুরনো হাইকোর্ট ভবনে স্থাপিত ট্রাইব্যুনালে আসেন । প্রতিনিধি দলে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন ফোরামের সভাপতি ও সাবেক সেনা প্রধান মেজর জেনারেল ( অব . ) এ কে এম শফিউল্লাহ , ফোরামের সদস্য সচিব ও সাবেক সেনা প্রধান লে . জেনারেল ( অব . ) হারুন অর …
- গাছ থেকে ভূমিতে অ্যাপেল পড়ার মতো সত্যের সাথে বিবর্তনবাদের তুলনা আর রাণী এলিজাবেথ বুড়ির সাথে চাঁদের বুড়ির তুলনা প্রায় সমান । কেননা এই পৃথিবীর সবাই গাছ থেকে ভূমিতে অ্যাপেল পড়া স্বচক্ষে দেখতে পাচ্ছেন । কিন্তু কেউ কি ব্যাকটেরিয়ার মতো একটি জীব থেকে শুরু করে মিলিয়ন মিলিয়ন প্রজাতি হয়ে মানুষ পর্যন্ত বিবর্তনের দৃশ্য দেখেছেন কিংবা পরীক্ষামূলকভাবে দেখাতে পারবেন ? তাও আবার অন্ধ - অচেতন ও উদ্দেশ্যহীন প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে !
তিনি আরো জানান , বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এক দশমিক তিন নয় এবং প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৯৯৩ জন মানুষ বাস করে । বৃদ্ধির এ হার অব্যাহত থাকলে আগামী ৫০ বছরের মধ্যেই দেশে জনসংখ্যা দ্বিগুণ হবে । তবে দেশে বর্তমানে জনসংখ্যা ১৫ কেটি না ১৬ কেটি তা সংবাদ সম্মেলনে নিশ্চিত করতে পারেননি স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক ।
কয়েক দিন থেকে একটা ঘটনা খুব মনে পড়ছে । এরকমই ঘন কুয়াশা ছিল তখন । সেসময় আমি কলেজে পড়ি , সম্ভবত ফার্স্ট ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়েছে মাত্র । আমি খুব সকালে বের হয়েছি বাসা থেকে , বাস স্টপেজে যেতেই একটা বাস এসে থামলো , বাসের বেশীর ভাগ সীট ফাঁকা । ক্যন্টনমেন্টে এরকম দৃশ্য খুব কম দেখা যেত তখন , কারন একটা বাসের পর আরেকটা বাসের জন্য দীর্ঘসময় অপেক্ষা করতে হতো , তাই ভীড়ও হতো অনেক বেশী । ফাঁকা বাসে রানীর হালে
গুপ্ত পদার্থ ছাড়া জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান এবং বিশ্বতত্ত্বের প্রায়োগিক কিছুই ব্যাখ্যা করা যায় না । তত্ত্ব এবং পর্যবেক্ষণ সর্বত্রই ছড়িয়ে আছে গুপ্ত পদার্থ তথা ডার্ক ম্যাটারের প্রমাণ । সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণগুলো হচ্ছে : - একটি ছায়াপথের ভেতরে সকল তারার ঘূর্ণন বেগ সমান - ছায়াপথ স্তবকের মোট ভর ছায়াপথ এবং আন্তঃছায়াপথীয় গ্যাসের ভরের তুলনায় প্রায় ১০ গুণ । - দুটি ছায়াপথ স্তবকের সংঘর্ষ ঘটলে আন্তঃছায়াপথীয় গ্যাস এবং গুপ্ত পদার্থ আলাদা হয়ে যায় । দেখা যায় সংঘর্ষ পরবর্তী স্তবকটির মোট ভরের বেশির ভাগই এমন একটি স্থানে কেন্দ্রীভূত যেখানে আদতে কোন পদার্থ দেখা যাচ্ছে না ।
স্বাধীন আকাশ বলেছেন : আমাদের সরকারের উদাশীনতাই অনেকাংশে দায়ী এই পরিস্থিতির জন্য ।
ওয়েছ খছরু ও মিনহাজ উদ্দিন , জৈন্তাপুর থেকে ফিরে : একদিকে বৈঠক অন্যদিকে বিক্ষোভ - এ অবস্থার মধ্য দিয়ে সিলেটের জৈন্তাপুর জেলা প্রশাসকের সীমান্ত সমস্যা নিয়ে মতবিনিময় সভা শেষ হয়েছে । এ সময় তুমুল হট্টগোল , হাতাহাতি ও চেয়ার ছোড়াছুড়ির ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ । এতে আবদুল মালিক নামে এক ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়েছেন । মতবিনিময় সভায় সংঘর্ষের পর একটি অংশ সমাবেশ বর্জন করে বিক্ষোভ করেছে । তারা দাবি করেছে , এ বৈঠক এক তরফা হয়েছে । বৈঠকের সংঘর্ষের কারণে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে বিরোধ আরও তীব্র আকার ধারণ করল । অন্যদিকে , সিলেটের জেলা প্রশাসক মতবিনিময় সভায় শেষে জানিয়েছেন , সংঘর্ষ বিচ্ছিন্ন ঘটনা । তবে আমাদের বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে । তিনি জানান , জরিপ চলবে ।
আমি বিজয় শিখতে পারিনি । কারণ বন্ধুদের মতো আমি অতটা ধৈর্যশীল ছিলাম না কিংবা অত কসরত করারও সময় ছিল না । বিদঘুটে একটা কীবোর্ড বিজয় । সম্ভবত ২০০০ সাল থেকে অল্পবিস্তর লেখালেখি শুরু করি । সবই ইংরেজীতে করতে হতো । আমার ভীষন আক্ষেপ ছিল তখন থেকে । যখন কেউ বাংলা টাইপ করতো নানান কসরতের সাথে , আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতাম । এত প্রতিভাধর ওরা ! বাংলা শেখা হচ্ছিল না বলে ধৈর্যহীনতাকে দায়ী করেছি ।
= = = = = = = HP mini 1001TU আমার একটা আছে । আমি কাউকে এটা কেনার জন্য রেকমেন্ড করি না . . . একমাত্র কারণ হল , এটা থেকে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরে প্রেজেন্ট করা যায় না । এবং ঐ কাজ করার জন্য যেই পোর্ট থাকা দরকার সেটা নাই । এর বদলে অন্য একটা পোর্ট আছে , যেটার কোনো কনভার্টার নাই . . . এই মডেলের আমদানীকারক বা অন্য কেউই এই এটাচমেন্ট দিতে পারে না . . . আমি এলিফেন্ট রোড , আই . ডি . বি ভবন চষে ফেলেছি . . . কিন্তু পাই নাই । এক ছোটভাই বলেছে যে ঐ এটাচমেন্টটা এইচ . পি . ' র ওয়েব সাইট থেকে অর্ডার দেয়া যায় . . . দাম ২৯ ডলার + শিপমেন্ট ! ! !
আপনি সবসময় হুজুরদের বদনাম করার সাথে সাথে একটি সামাজিক অন্যায়ের কথা জুড়ে দেন ( এক্ষেত্রে যৌতুক আর এসিড সন্ত্রাসের কথা বলেছেন , আগে বলেছেন দোররার কথা ) যার কারণে মনে হয় এটার জন্যও মনে হয় হুজুররা দায়ী । হুজুররা তো যৌতুকের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন । জুমার নামাযে একটু আগে যাবেন , তাহলে শুনতে পাবেন । কিন্তু যৌতুক নেয় কারা ? সমাজের প্রগতিবাদীরাই । এরাই আবার নারী - পুরুষের সমান অধিকার নিয়ে মুখে ফেনা তুলে দেয় ।
প্রথম অপরাধের ক্ষেত্রে অনধিক ৫ ( পাঁচ ) হাজার টাকা অর্থদণ্ড , দ্বিতীয় অপরাধের ক্ষেত্রে অনধিক ১০ ( দশ ) হাজার টাকা এবং পরবর্তী প্রতিটি অপরাধের ক্ষেত্রে অনধিক ১ ( এক ) বত্সর সশ্রম কারাদণ্ড বা ১০ ( দশ ) হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড ৷
( ২ ) নির্বাচন কমিশন সচিবালয় সরকারের কোন মন্ত্রণালয় , বিভাগ বা দপ্তরের প্রশাসনিক আওতাধীন থাকিবে না ।
নারায়ে তাকবীর পন্থি হাসান গোমড় বের হয়ে আসছে । কপি - পেস্ট সম্রাট , সোনা ব্লগার , ৬০ - ৭০টি মেইল আইডি দিয়া ফ্লাডিং মন্তব্যকারী , পুস্পিতার ভাওড়া অনেক পরিচয় আপনার রয়েছে ।
আহারে । কি পাঙ্খাই না আছিলাম আমি পুলাডার । ঐতিহাসিক সব পুস্ট জামাতে ইছলাম গ্রুপে যৌন হয়রানির ফাঁদ সন্ধ্যাবাতি বিনতে জমির , কালেমা পড়ে মুসলমান হউন । পিতৃপরিচয় অস্বীকার করা হারাম ! ! ব্লগে এই জাতিবিদ্বেষী সন্ধ্যাবাতির কোন প্রয়োজন নেই . . .
প্রযুক্তি আমাদের জীবনে এনে দিয়েছে গতি । যদ্দুর জানি স্থাপত্যের একটি মৌলিক বিষয়েরও অন্তর্ভূক্ত গতি ( Motion ) । বিভিন্ন ধরনের কম্পোজিশন বা ডিজাইনে বিভিন্নভাবে গতি আনা হলেও কোন বিল্ডিংয়ের ডিজাইনে গতি আনা হয়নি । কথাটা আরেকটু পরিষ্কার করে বললে এখন পর্যন্ত কোন গতিশীল ভবন তৈরি করা সম্ভব হয়নি । তবে এই অসম্ভবটি খুব শীঘ্রই সম্ভব হতে চলেছে । এই অভিনব স্থাপত্যের স্বপ্নদ্রষ্টা ড . ডেভিড ফিশার । বিশ্বের প্রথম গতিশীল এই ভবন বা Dynamic Tower তৈরি করা হবে দুবাইয়ে । স্থপতি ফিশার জানিয়েছেন ৮০ তলা উচুঁ এই ভবন তৈরিতে সময় লাগবে প্রায় দেড় বছর । ভবনের প্রতিটি তলা বাতাসের সাহায্যে আলাদাভাবে ঘুরতে সক্ষম হবে । এছাড়া প্রতিটি তলার সাথে লাগানো থাকবে টার্বাইন যার সাহায্যে ভবনটি নিজের চাহিদা পূরনের জন্য বিদ্যুত উৎপাদন করতে সক্ষম হবে । ছবিঃ গতিশীল ভবনের ছবির সামনে স্থপতি ডেভিড ফিশার অভিনব এই ভবন সম্পর্কে আগ্রহীরা বিস্তারিত জানতে পারবেন এখানে
আমি পেশায় একজন পরিবেশ প্রকৌশলী ( Environmental Engineer ) । মূল কার্যক্ষেত্র পুরকৌশল ( Civil Engineering ) । গবেষণা করছি মূলত কম খরচে আর্সেনিক মুক্ত পানি সরবরাহ পদ্ধতির উপরে । বর্তমানে একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে পুরকৌশল বিভাগে শিক্ষকতা করছি । পরিবেশ রক্ষায় টেকসই উন্নয়ন প্রকল্পগুলো আমার আগ্রহের বস্তু । পানি শোধনাগার ছাড়াও , আবর্জনা / বর্জ্য ব্যবস্থাপনা , স্বাস্থ্যসম্মত পয়ঃনিষ্কাশন , পরিবেশ বান্ধব জ্বালানী - বায়োগ্যাস , বায়োডিজেল , সৌরবিদ্যূৎ বিষয়ে আগ্রহী ।
[ আনু মুহাম্মদ । অর্থনীতিবিদ ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা । জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে অধ্যাপনার দায়িত্ব পালন করছেন দীর্ঘদিন যাবৎ । পাশাপাশি তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব হিসেবেও নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন । লেখক এবং বিশ্লেষক হিসেবেও তার খ্যাতি রয়েছে । তার প্রকাশিত অসংখ্য বইয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে - বিশ্ব পুঁজিবাদ ও বাংলাদেশের অনুন্নয়ন , পুঁজির আন্তর্জাতিকীকরণ ও অনুন্নত বিশ্ব , বাংলাদেশের অর্থনীতির চালচিত্র , বাংলাদেশের তেল - গ্যাস : কার সম্পদ কার বিপদ , প্রভৃতি । বর্তমান পরিস্থিতির নানা দিক নিয়ে আলাপচারিতায় কথা বলেছেন শেয়ারবাজার , বিডিআর বিদ্রোহের বিচার , মধ্যপ্রাচ্যে আন্দোলন , বাংলাদেশের অর্থনীতি , ভারত ও বিশ্বব্যাংকের ঋণ , বিরোধীদলের রাজনীতিসহ আরো অনেক বিষয়ে । ] সাক্ষাৎকারটি ছাপা হয়েছে সাপ্তাহিক - এ ।
আব্দুল্লাহ ( গল্পদাদু ) বলেছেন : আমি তো এখনো ভাল করে দেখিনি । তবে ভাল করে দেখলে তারপর সমস্যা তুলে ধরব ।
সরওয়ার আলম শাহীন , উখিয়া ( কক্সবাজার ) থেকে : উখিয়া উপজেলার বহুল প্রতীক্ষিত ও আলোচিত ৫ ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২রা জুলাই । এ উপজেলার নির্বাচনের দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসছে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ - উৎকণ্ঠা ততই বাড়ছে ।
লেখক বলেছেন : হিঁহিঁহিঁহিঁ আমার স্কুল এক মাস বন্ধ ! ! এখন আমি স্কুলের সামনের কৃষ্ণচূড়া গাছে থাকি ।
গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য অ্যাডভোকেট খোন্দকার আবদুল হামিদ ডাব্লুর নেতৃত্বে মানিকগঞ্জ বার লাইব্রেরি এলাকা থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা বের করে । এটি জেলা কার্যালয়ের সামনে পৌঁছলে পুলিশ বাধা দেয় । পুলিশের সঙ্গে এসময় বেশ কিছুক্ষণ তাদের ধস্তাধস্তির হয় । পুলিশ এসময় মারমুখী হয়ে উঠে মিছিলে লাঠিচার্জ করে । এতে নেতাকর্মীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে পুলিশের ওপর ঢিল ছোড়ে । ভাংচুর করে বিএনপি অফিসের আশপাশের ৪টি দোকান । শুরু হয় পুলিশ ও নেতাকর্মীদের মধ্যে ধাওয়া - পাল্টাধাওয়া । পুলিশের ধাওয়া খেয়ে নেতাকর্মীরা সোনালী ব্যাংকসহ আশপাশের দোকানে আশ্রয় নেন ।
যা হোক অপারেশনের ক্ষত শুকানো মাত্র ঐ ক্লিনিক থেকে ওদেরকে রিলিজ করিয়ে আনা হয়েছে । ঐ কসাইখানা থেকে জীবিত বাচ্চা এবং মা - কে নিয়ে বের হয়ে আসতে পেরে আমরা সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ । নানীবাড়ি থেকে ঢাকায় আনার পর ঐ কয়েকদিনের বাচ্চাকে নিয়ে ঢাকায় রক্ত পরীক্ষা করানো হল . . . বাচ্চা আমার কোলে , শাহেদ ক্লিনিকের কাউন্টারে কথা বলছে । যখন রক্ত নিল তখন বাচ্চা আমার কোলে - - - সুঁইয়ের সাইজ ওর পায়ের পাতার চেয়ে বড় । পায়ের পাতা থেকে রক্ত নিল । রক্ত / সুঁই এই জিনিষগুলো আমি খুব ভয় পাই - দেখতে পারি না ( যদিও নিজে আবার এদিক দিয়ে বেশ ভাল ছিলাম . . . মাথা কামাইলে এখনও শুধু ঐটুকুতেই দুই ডজন দাগ দেখা যাবে , বাকী দেহের কথা না হয় বাদই দিলাম ) । রক্ত নেয়ার সময় আমি বাচ্চাকে ধরে রেখেছিলাম . . . . যে লোক রক্ত নিল সে , শাহেদ সবাই আমাকে অভয় দিচ্ছে . . . দৃশ্যটা বেশ মজার এবং করুণ । জন্মের সময় থেকেই বেচারীকে ভীষন প্রতিকূলতার বিরূদ্ধে যুদ্ধ করতে হয়েছে - দূঃখ লাগে এজন্য যে সেই প্রতিকূলতাগুলো কৃত্রিমভাবে কিছু মানুষই ( ? ! ) সৃষ্টি করেছিলো ।
আমারো শেষ সিডি । এখন পর্যন্ত মোট ৭টা সিডি পেয়েছি । আমাকে আর দিবেও না + আমার নেয়ার আর ইচ্ছাও নাই । এখন আমার ফ্রি ইন্টারনেট আছে । সাথে স্পিড ও মোটামুটি ভাল সুতরাং যা লাগে নামায় নেই ।
বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে বাড়ছে এই ফোরামের সদস্য সংখ্যাও । নতুনদের আগমন প্রমান করে এই ফোরামের গ্রহনযোগ্যতা । যাইহোক , মুলকথায় আশাযাক , আমি খেয়াল করে দেখেছি অনেক নবাগত ফোরামিক অনেক টপিকে পোষ্ট করেন যা অনেক বছর পুরানো ( ৩ / ৪ বছর আগে ) । যেটার সমস্যা অনেক আগেই সমাধান হয়ে গেছে । সেই পোষ্টগুলো চলতি টপিক এর প্রথম কাতারে চলে আসে । যেহেতু অনেক নতুন ফোরামিকগন এই বিষয়টা খেয়াল করে না । এইটা স্বাভাবিক । নতুন জায়গায় ভুল হতেই পারে । তাই এই ফোরামের নিকট একটা আবেদন এবং পরামর্শ যে , যদি এমন কোন সিস্টেম করা যেটাতে ফোরাম রেজিস্ট্রেশনের সাথে সাথে নবাগত ফোরামিকদের কাছে এই বার্তা চলে যাবে যে " পোষ্ট করার আগে পোষ্টের সময়কাল দেখা উচিত " ( ইত্যাদি ) । কারন , অনেক পুরান টপিক যদি চলতি টপিক এ চলে আসে তাহলে তা অনেক বিরক্তিকর ।
' ' পেরিয়ে গেলো অনেক কাল বোঝাতে চেয়েছিলাম কিছু তোমায় । হৃদয়ে ছিল যে বিশাল শূন্যতা ভরে গেছে , মন বলে ভরে গেছে উপচে পড়েছে পূর্ণতা , কানায় কানায় । ' '
আপনার কথা কি ১০০ % সত্যি ? বাংলাদেশর সিভিল ল ' - এর অনেককিছুই কিন্তু ধর্মের উপর ভিত্তি করেই হয়েছে । যেমন , বিয়ে , ডিভোর্স , সম্পত্তিতে অশীদারিত্ব , এমনকি সামাজিক - ক্রিয়া কর্মের অনেক আইনই যার - তার ধর্মমতে নির্ধারণ করা আছে । এ তো গেল বাংলাদেশের কথা , এমন অনেক দেশ আছে যারা শরীয়া আইন মেনে তাদের সংবিধান রচনা ও পরিচালনা করছে । কাজেই আপনার উপরোক্ত সঠিক নয় ।
১৯৯৮ - বৈশ্বিক উষ্ণতার সাথে শক্তিশালী এল নিনো ' র প্রভাব যুক্ত হয়ে বছরটিকে উষ্ণতম বছরে পরিণত করে । এ বছর গড় তাপমাত্রা ১৯৬১ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রার চাইতে ০ . ৫২ ডিগ্রী সে . বেশী ছিলো ।
সরকারী অর্থব্যয়ের প্রশ্ন জড়িত রহিয়াছে , এমন কোন অর্থবিল বা বিল রাষ্ট্রপতির সুপারিশ ব্যতীত সংসদে উত্থাপন করা যাইবে না
আবার অন্য চরিত্রের অভিনয়ে যখন কিছু মানবিক কোমলতা উঁকি দিয়ে যায় একই শরীরের মানুষটির কাছে থেকে , তখন দর্শকদের হিসেব মেলাতে কষ্টই হয় । তবে এরকম অনুভূতির টক ঝাল মিশেল হরহামেশা ঘটিয়েই আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগার সব শ্রেণীর দর্শকের কাছে সমান জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন । অ্যাকশন হিরো বলতে হলিউডের যেকজন চরিত্র চোখের সামনে ভেসে ওঠে তার প্রথম সারিতেই রয়েছেন শোয়ার্জেনেগার । শুরুর কথা ১৯৪৭ সালে অস্ট্রিয়াতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন শোয়ার্জেনেগার । তারপর মাত্র ১৫ বছর বয়সেই শুরু করেন শরীর তৈরীর কসরৎ । মাত্র ২০ বছর বয়সে মিস্টার ইউনিভার্স খেতাব জিতে সবার নজরে চলে আসেন এই অভিনেতা । এরপর মিস্টার অলিম্পিয়া প্রতিযোগিতায় গিয়ে সবাইকে পেছনে ফেলে পরপর ৭ বার জিতে নেন সেরা ' র মুকুট । তবে শোয়ার্জেনেগারকে শুধু অভিনেতার কাতারে ফেললে তাকে অপমানই করা হবে । কারণ একাধারে তিনি যেমন বডিবিল্ডার , অভিনেতা , পরিচালক তেমনি তিনি একজন রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীও বটে । জীবনের শুরুটা কিন্তু মোটেও সুখের ছিলো না শোয়ার্জেনেগারের । অস্ট্রিয়ান সেনাবাহিনীর চাকরি দিয়ে তিনি পা রাখেন জীবনের প্রথম ধাপে । এরপরও তার ভেতরে কাজ করেছে মার্কিন মুলুকে পাড়ি জমানোর স্বপ্ন । আর তার জন্যই তিনি অংশ নিয়েছেন একের পর এক প্রতিযোগিতায় । জীবনের শুরুতে বেশ কাটখড় পোড়ালেও , শেষ পর্যন্ত তিনি হয়ে উঠতে পেরেছেন আজকের শোয়ার্জেনেগার , যাকে এক নামেই সবাই চেনেন । এই জীবনে তিনি বেশ কয়েকটি ডাক নামেরও অধিকারী হয়েছেন । অবশ্য তিনি নিজে থেকে সেসব নাম নেননি । মানুষই ভালবেসেই তাকে সেই নামগুলো দিয়েছে । শুরুটা শরীর বানানোর কসরৎ দিয়ে হওয়ায় প্রথমদিকে তার ডাক নামটাও শরীরকেন্দ্রিকই হয়ে গেছে । মানুষ তাকে বলত ' অস্ট্রিয়ান অশ্বত্থ ' । আবার শেষের দিকে এসে সেই একই শোয়ার্জেনেগার হয়েছেন ' গভরনেটর ' নামের অধিকারী । শেষ নামটা অবশ্য দুটি নামের সংমিশ্রণে তৈরি । যেহেতু তিনি মার্কিন মুলুকের একটি রাজ্যের গভর্নর তাই তার নামের সঙ্গে জনপ্রিয় ছবি ' টারমিনেটর ' নামটা যুক্ত করে মানুষ তার নাম দিয়েছে ' গভরনেটর ' । যাত্রা শুরু হলিউডে শরীরের প্রদর্শনীতে শোয়ার্জেনেগার পেয়েছেন একের পর এক সাফল্য । কিন্তু তার অদৃষ্ট যে বিধাতা নিজে হাতে লিখে রেখেছেন অন্য জায়গায় । সেজন্যই হয়তো তিনি পরবর্তীতে চলে আসেন অভিনয়ের জগতে । পেটানো শরীর থাকার কারণে প্রথম অভিনয় ' হারকিউলিস ' চরিত্রে । ১৯৭০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ' হারকিউলিস অন নিউইয়র্ক ' ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি হলিউডি জগতে যাত্রা শুরু করেন । প্রথম ছবিতে সাফল্য না পেলেও , ৩য় ছবিতেই বাজিমাত করেন তিনি । ১৯৭৬ সালে মুক্তি পাওয়া ' স্টে হাংরি ' ছবিতে সুঅভিনয়ের সুবাদে সেই বছরের নবাগত অভিনেতা হিসেবে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার পুরে নেন নিজের থলিতে । এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি শোয়ার্জেনেগারকে । তবে অভিনয় জীবনের শুরুর দিককার কথা বলতে গিয়ে শোয়ার্জেনেগার নিজেই স্বীকার করেছেন যে তাকে প্রথমে বেশ সমস্যাতেই পড়তে হয়েছিলো । সেইসঙ্গে তার পেশীবহুল শরীর নিয়েও নাকি প্রথমদিকে বেশ কিছু গঞ্জনা সহ্য করতে হয়েছিলো । তবে সেসব আজ নেহায়েতই অতীতের কথা । এখন দর্শকের কাছে আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগার মানেই অ্যাকশন সিনেমার সবটুকু । রাজনীতির ময়দানে হলিউডের চিরকালীন প্রথা ভেঙে শোয়ার্জেনেগার যোগ দিয়েছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান দলে । ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যে ২০০৩ সালে তিনি প্রথমবার ৩ বছরের জন্য গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেও , শেষ পর্যন্ত ২০০৬ সালে পাকাপাকিভাবে ক্যালিফোর্নিয়ার ৩৮ তম গভর্নর হিসেবে মনোনীত হন । এরপর ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি একই পদে দায়িত্ব পালন করেছেন । পেয়েছেন মানুষের ভালোবাসাও । ব্যক্তি জীবন ব্যক্তি জীবনেও বিভিন্ন রকমের নাটকের জন্ম তিনি ভালোই দিয়েছেন । ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর হওয়ার আগে তার নামে যৌন কেলেঙ্কারীর কথা কম ছড়ায়নি । অনেকে রীতিমতো অভিযোগ পর্যন্ত করেছেন । আর ভালোবাসার কথা বলতে গেলে সেখানেও তিনি বেশ ভালোই দক্ষতা দেখিয়েছেন । তবে শেষপর্যন্ত শোয়ার্জেনেগারের হাত থেকে বিয়ের মালা ছিনিয়ে নিতে পেরেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাতিজি মারিয়া শ্রিভার । ১৯৮৬ সালে তারা বিয়ে করেন । তবে এখানেও ভাগ্য সম্ভবত একটু মুচকি হেসেছিলো । নাহলে বিয়ের ২৫ বছর পরে এসে ঘরে ৪ সন্তান রেখে কেন তারা আলাদা হয়ে যাবেন ! অবশ্য আলাদা হয়ে যাওয়ার মতো যথেষ্ট কারণও রয়েছে । এতোদিন পরে এসে মারিয়া জানতে পারেন শোয়ার্জেনেগারের এক অবৈধ সন্তানের কথা । এ নিয়ে শুধু অশান্তিই হচ্ছিলো । কাজেই আর দেরি না করে আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তটা তাড়াতাড়িই নিয়ে ফেলেছেন তারা । শোয়ার্জেনেগার অবশ্য আত্মপক্ষ সমর্থন করতে বলছেন যে তিনি তার স্ত্রীকে এই বিষয়টি জানিয়েছিলেন । কিন্তু তাতে তো আর শেষ রক্ষা হলো না । এতোদিনের সংসার ভেঙেই গেল । তিনি আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগার । ব্যক্তিজীবনে তার সে যতোই কেচ্ছা কাহিনী থাকুক না কেন , দর্শক তাকে চেনেন একজন সুঅভিনেতা হিসেবে । পুরো পৃথিবী জুড়েই তার রয়েছে অগণিত ভক্ত । আর তাদের জন্য হলেও শোয়ার্জেনেগার অভিনয় করে যাবেন - এটাই তার ভক্তদের প্রত্যাশা ।
ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার নিয়ে যত্ত রকমের আজাইরা টিপস পড়তে পড়তে আপনি ক্লান্ত ? আপনার মত আমিও ক্লান্ত । আর এই সফটওয়্যারটিই দরকার । কারণ , এটি দিয়ে অনেক দ্রুত ডাউনলোড করা যায় । সাবধান , আর যদি কারো টিপস পড়তে গেছেন তো খবর আছে । সকলের সকল টিপসকে নৎসাত করতে আপনাদের জন্য আমার এই গিফট - সাইলেন্স ইন্সটলার । কষ্ট করে মাত্র ৪ মেগাবাইটের আইডিএমটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন । আর কিচ্ছু না , এবার যা ইচ্ছা তা ডাউনলোড করুন মনের মত । শুধু একটা রিকোয়েষ্ট - আপডেট কইরেন না । আপডেট না করলেই সারাজীবন ব্যবহার করতে পারবেন কোন ধরণের সমস্যা ছাড়াই ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম » এমবিবিএস » ৫০ তম ব্যাচ
একজন মানুষের পৃথিবীতে আসার সূচনা থেকে শুরু করে পরিপূর্ণ মানুষে পরিণত হওয়ার আগ পর্যন্ত তার সুন্দর - সুস্থ জীবন নিশ্চিত করতে নিজের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলেন গর্ভধারিণী মা । সন্তানকে জন্মদান যেমন একজন নারীর পূর্ণতা এনে দেয় তেমনি একজন মানুষকে সুযোগ করে দেয় এই সুন্দর ধরণীতে আসার জন্য । কিন্তু জন্মদানের ক্ষেত্রে মায়েদের কতোটা নিরাপদ রাখতে পারছি সেটা ভাবার বিষয় । মা যে মমতা নিয়ে সন্তানের জন্য এই সুন্দর পৃথিবীকে সাজান , স্বপ্ন দেখেন - আমরা কি পারি মা ' কে সেই অনুযায়ী সেবা দিতে বা তাঁর মাতৃত্বের নিরাপত্তা বিধান করতে ! নিরাপদ মাতৃত্ব এবং বর্তমান বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের মূল প্রতিবেদনটি লিখেছেন মেহেদী হাসান জুয়েল
সবই বলেছেন : ' বাংলাদেশের গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিশেষ অবদানের জন্য ফ্রান্সের দোফিন ইউনিভার্সিটি এর পক্ষ থেকে শেখ হাসিনা কে স্বর্ণপদক ও ডিপ্লোমা দেয়া হয়েছে ' Click this linkসত্যিই সেলুকাস কি বিচিত্র ঐ দেশ । সত্যিই সেলুকাস কি বিচিত্র ঐ দেশ । সত্যিই সেলুকাস কি বিচিত্র ঐ দেশ ।
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন : ১০০ কমেন্ট ! ! ! বাপ্রে । কবি দেখি রবিন্দ্র পরবর্তি সেরা কবি প্রতিভা ।
@ কালো ওঝা , ব্লগার হোরাস কোন ইস্লামবিদ্বেশী পোস্ট দেননি , যে সেখানে জোরপুর্বক ইসলাম বিদ্বেশ খুজতে হবে । তবে ছবিটা দুজন মুস্লিমের ছবি বলেই মনে হওয়ায় প্রশ্নটা করেছিলাম । যাইহোক এখন দেখছি টুপি ও দাড়িওয়ালা এই দুই ব্যক্তিই এই ওপিয়াম ধর্মের প্রচারক ! ! ! ধন্যবাদ আপনাকে ব্যপারটা খোলাশা করার জন্য ।
এই একি দৃষ্টি ভঙ্গি কিন্তু পশ্চিমা দেশগুলোতেও আছে । এদের পেপার , ম্যাগাজিন খুল্লেই তুমি দেখবে এসব টাইপের জিনিসেই ভর্তি ।
নাগরিক ব্লগে আপনাকে স্বাগতম , নাগরিক পথচলায় আপনার সময় আনন্দে কাটুক ।
পোস্ট করা হয়েছে : শনি সেপ্টেম্বর ২৯ , ২০০৭ ৬ : ০৬ অপরাহ্ন
কে কে ঘৃণা করতে পারে এইসব উদ্ধত নোংরামো ? কে আছে যে কিনা এক দলা থু থু দিয়ে প্রতিবাদ জানাতে পারে ?
তীর হারা ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেওয়ার মতোই কঠিন লড়াই সামনে । ওয়েস্ট ইন্ডিজ বিপক্ষে দেশবাসীকে স্তম্ভিত করে দেওয়া পারফরম্যান্স মানসিক দিক দিয়ে অনেকটাই পিছিয়ে দিয়েছে বিশ্বকাপের আগেই নিউজিল্যান্ডকে হোয়াইট ওয়াশ করে প্রত্যাশার পারদকে ওপরে তুলে দেওয়া বাংলাদেশ দলকে । শুক্রবার চট্টগ্রামে শক্তিশালী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ' বাঁচা - মরা ' র লড়াইয়ে মাঠে নামার আগে হতাশ , বিধ্বস্ত দলটিকেই নতুন করে চাঙা করে তোলার কঠিন দায়িত্বটি পালন করে যাচ্ছেন দলের অস্ট্রেলীয় কোচ জেমি সিডন্স । সেই সিডন্স আজ সোমবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন , ' যদিও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পারফরম্যান্স কোনোমতেই গ্রহণযোগ্য নয় , তারপরেও বলছি , ওই একদিনের বাজে পারফরম্যান্সই আমাদের সবকিছু শেষ করে দেয়নি । ' গতকাল ইংল্যান্ডের কাছে দক্ষিণ আফ্রিকার পরাজয় বি গ্রুপ থেকে বাংলাদেশের কোয়ার্টার ফাইনাল সমীকরণকে অনেকটাই কঠিন করে দিয়েছে । কোয়ার্টার ফাইনাল স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের । কঠিন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে এমন একটি লড়াইয়ে মাঠে নামার আগে নিজের আত্মবিশ্বাসটাই অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চান সিডন্স । তিনি বলেছেন , ' আমার মনে হয় , কোয়ার্টার ফাইনালে খেলার সম্ভাবনা একেবারে শেষ হয়ে যায়নি । ' তিনি আরো বলেন , ' ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচের ভুলগুলো শুঁধরে দলকে নতুন করে গোছানো হচ্ছে । সব বিভাগেই কাজ চলছে । তবে , ব্যাটিং নিয়েই একটু সিরিয়াস সবাই । ' সিডন্সের মতে , ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচটি ছিল একটি দুঃস্বপ্ন , একটি দুর্ঘটনা । আমরা ওই দুঃস্বপ্ন থেকে বেরিয়ে আসতে চাই । '
লেজার ভিশন বাজারে নিয়ে এলো রুমানা ইসলামের দেশাত্মবোধক গানের অ্যালবাম ' ভালোবাসি মাগো তোকে ' । মোট দশটি দেশাত্মবোধক গান নিয়ে অ্যালবামটি সাজানো হয়েছে । গানগুলো হচ্ছে - ' হায়রে আমার মন মাতানো দেশ ' , ' আকাশের ওই লাল রং ' , ' ভালোবাসি মাগো তোকে ' , ' জাগো জাগো বোন ' , ' বটের ছায়ারে ' , ' আমার আকাশে তুমি ' , ' যদি আর দেখা নাই হয় ' , ' ওরা ভালোবেসে স্বপ্ন দেখেছিল ' , ' আমার সাহিত্য আমার সংস্কৃতি ' , ' জানালা - দরজা
আহা যারা উইন্ডোজ ব্যবহার তারা কতই না সুখে আছে , কত রোমাঞ্চকর তাদের জীবন , পদে পদে চ্যালেঞ্জ ! !
লেখক বলেছেন : ' আগুনের কথা বন্ধুকে বলি , দু ' হাতে আগুন তারও কার মালা হতে খসে পরা ফুল রক্তের চেয়ে গাঢ় যার হাতখানি পুড়ে গেল বধূ আচলে তাঁহারে বাধ , আজও ডানা ভাঙ্গা একটি শালিক হৃদয়ের দাবী রাখো । ' এর চেয়ে অদ্ভুত সুন্দর গান আমি আর একটাও শুনে নি
স্মার্ট ফোনের বাজারে আধিপত্য বজায় রাখতে আগামী সেপ্টেম্বরেই গ্যালাক্সি এস টু প্লাস বাজারে ছাড়ছে দক্ষিণ কোরিয়ার মোবাইল ফোন নির্মাতা স্যামসাং । বর্তমানে জনপ্রিয় গ্যালাক্সি এস টু ' র পরবর্তী ধাপ হিসেবেই এটি বাজারে আনছে স্যামসাং । তবে আসন্ন সেটে থাকবে ১ . ৪ গিগাহার্টজ ডুয়েলকোর প্রসেসর । এছাড়া এর অন্যসব গঠন এবং সুযোগ - সুবিধা গ্যালাক্সি এস টুয়ের মতোই থাকবে ।
বাড়ি ফিরে স্বাতী দেখে , প্রবীর অফিস যাবার জন্য রেডি ।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিধিমালায় দ্বিতীয়বারের মতো সংশোধনী আনা হয়েছে । আজ রোববার বিকেল তিনটার দিকে ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার মো . শাহীনুর ইসলাম তাঁর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান । সংবাদ সম্মেলনে শাহীনূর ইসলাম বলেন , আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিধিমালায় মোট ২৩টি সংশোধনী আনা হয়েছে । আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন অনুসারে এসব সংশোধনী আনা হয়েছে । নিরপেক্ষ বিচারের জন্য এটি আনা হলো । এর মধ্যে সাক্ষী ও ভিকটিম সুরক্ষা , জামিনে মুক্তি , তথ্য দলিল উন্মুক্তকরণ , আসামিপক্ষের আইনজীবীদের প্রস্তুতির সময় এবং অভিযুক্ত ব্যক্তির অধিকার সম্পর্কে কিছু সংশোধনী আনা হয়েছে । সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয় , আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ইন্টারলোকেটরি আপিলের কোনো বিধি হয়নি । …
ধর সাইকেল মুইত্যাহি বলেছেন : ওই সব বাদ দেও আমি ভাবতেছি চিয়ার লিডার হইলেও মাইয়্যাডা এতো কিউট কেমনে হইলো । অরে বাঙলাদেশে আনলে ময়ুরী বেগম মমতাজ বেগম এরা যাইতো কই । অভাগী মাইয়্যা কি খাইতে যে দাদাদের দেশে আইছে পাছা ঘুরাইতে আর লাফালাফি করতে । এরে নিশ্চিত আমাদে নাম্বার ওয়ান শাকিব খানের নায়িকা হিসেবে চান্স দেয়া যেতে পারে । এর দুর্ভাগ্য দেইক্যা কান্তে আছি ।
মমিনুল ইসলাম তার পরিস্কার সাদা শার্টটা ইস্ত্রি করে পরে প্রত্যেকদিনের মতো । তার পর সে ঘর থেকে বেরিয়ে যায় । প্রত্যেকদিনের মতো সে হেঁটে হেঁটে পার্টি অফিসে যায় । প্রত্যেকদিন সে সমাজতান্ত্রিকদের বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শোনে । তাদের উল্লসিত মন্তব্য আর চিৎকারের অধিকাংশই সে বুঝতে পারে না । তবে তাদের দিকে তাকিয়ে সে একধরণের উত্তেজনা অনুভব করে । সেসব শ্লোগানের মাঝের কথাগুলোর মধ্যে যে কি নেশা জমে আছে সে কিছুতেই ধরতে পারে না ; তবে অনুভব করে কিছু একটা অবশ্যই আছে । সমাজতান্ত্রিক দলের সদস্যদের কাউকেই তার স্বাভাবিক মানুষ বলে মনে হয় না । তাদের প্রত্যেককেই তার কাছে ঘোর লাগা মনে হয় । তারা প্রথম তাকে বোঝানোর চেষ্টা করতো যে সমাজের সবাই একইরকম তবুও সবার সম্পদ একরকম নেই কেন ? যারা পরিশ্রম করে তাদের ধনসম্পদ না থেকে কেন যারা পরিশ্রম করায় তাদের সম্পদ থাকে ? এসব কথার উত্তর তার কাছে তেমন পরিস্কার না । তার কাছে এগুলো কঠিন মনে হয় । সে প্রথম প্রথম বুঝতে চেষ্টা করতো , তখন সে না বুঝলে অনেক প্রশ্ন করতো ; সে সত্যিকার অর্থেই বুঝতে চাইতো । তবে সে যখন এই ঘোরলাগা মানুষগুলোকে দেখতো , তখন তাদের দেখে সে অসম্ভব যন্ত্রণা অনুভব করতো । সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেতো তখন যখন দেখতো সে না বোঝার ফলে তাদের চোখমুখে নেমে আসতো সীমাহীন হতাশা আর না পারার যন্ত্রণা । সে পড়ে কলেজে , তাই সে যখন বুঝতে পারে না তখন এটা তার কাছে কিছুটা অপমানজনক বলে মনে হয় । তাই একসময় সে জোর করেই বুঝতে শুরু করে । মমিনুল ইসলাম একসময় ধীরে ধীরে সমাজতন্ত্রী হতে শুরু করে , মার্ক্স - লেনিন - কমিউনিজম - মাও সেতুং - লাল ফৌজ - বলশেভিক এই শব্দগুলো তার মুখস্থ হতে থাকে । তার সমাজতন্ত্রী হওয়া ছাড়া কোন উপায় ছিল না । তার ক্লাসের সবচেয়ে মেধাবী ছেলে রতন তাকে প্রথম সমাজতন্ত্রে দীক্ষিত হওয়ার মন্ত্রগুলো শেখাতে শুরু করে । সে বসতো রতনের পাশে , কারণ রতন ছিল তার একমাত্র বন্ধু আর তার পাশে বসলে পড়া নিয়ে তেমন কোন চিন্তা না করলেও হতো । রতন তাকে আস্তে আস্তে দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদ বোঝাতে শুরু করে , যদিও সে বুঝতে পারে না , রতন তাকে শ্রেণীহীন সমাজের রং অনুভব করানোর চেষ্টা করে , তবে সে রং সে অনুভব করতে পারে না , তার কাছে সাদাকালো লাগে । তার দুর্বোধ্য লাগে । এর চেয়ে ইতিহাসের ক্লাসে বাবরের জীবনবৃত্তান্ত সহজতর । তবুও সে শুনতে থাকে এবং রতনের ঘ্যানঘ্যানানিতে সে একদিন পার্টি অফিসেও যায় । এই দিনটা ছিল তার একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন । কারণ সেদিন সে বুঝতে পারে যে তার আর ফেরার কোন পথ নেই । তার খুব ভয় ভয় লাগছিল । তার মনে হচ্ছিল সে অন্যান্যদের সাথে মানিয়ে নিতে পারবে না । তবে সেখানে তাকে সবাই সাদরে গ্রহণ করে । তার ব্যপারটা অন্যরকম লাগে । তার দিকে সবাই হাসি মুখে তাকিয়ে থাকে । তার মনে হয় সে অন্য কোন জগতে ঢুকছে । এরকম মেয়ে তো সে আর কোথাও দেখেনি , সে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে । সেখানকার মেয়েদের তার ভালো লাগতে থাকে । তার চারপাশের মেয়েদের কারো এরকম স্বাস্থ্য নেই , তার চারপাশের মেয়েদের কারো অন্তর্বাস দেখা যায় না , তার চারপাশের মেয়েদের কারো চোখ এরকম ঝকঝকে না , তার চারপাশের মেয়েরা কেউ সিগারেট ধরিয়ে সাবলীলভাবে ধোঁয়া ছাড়ে না , সে বুঝতে পারে না এরা এগুলো কীভাবে পারে । সে অবাক হয়ে যখন তার চারপাশের পরিবেশ দেখছিল , সেখানকার লাল ঝাণ্ডা , কাস্তে হাতুড়ির প্রতীক আর মার্ক্সের , এঙ্গেলসের ও লেনিনের এবং আরো অনেক বিপ্লবীর ছবি ; সে সময় তার কাছে এসে কণিকা দিদি বলে যে ' তুমি কি এখানে নতুন ? ' সেই দিদিটিকে তার ভালো লাগে । তার কাছে সে বলে ' আমাকে রতন নিয়ে এসেছে । ' আজ সম্ভবত তার অবাক হবার দিন । সে অবাক হয় এবং এই কথাটির বেশি কিছু বলতে পারে না । সে দিদি তাকে বলে ' আজ আমাদের একটা মানববন্ধন আছে তুমি থেকো । ' মমিনুল ইসলাম কিছু বলতে পারে না , তবে সে তার অনুরোধ ফেলতেও পারে না । সে সকাল বেলা মানব বন্ধনে অংশ নিতে যায় । তার পাশাপাশি দাঁড়ায় কণিকা দিদি , মমিনুল ইসলামের হাত ধরে অবলীলায় , তার শারীরিক ভঙ্গিতে কোন আড়ষ্টতা নেই , তার চোখমুখে কোন লজ্জা নেই । কিন্তু মমিনুল ইসলাম এটা খুব বেশিক্ষণ সহ্য করতে পারে না । তার মাথা এলোমেলো হয়ে যেতে থাকে । এরকম একজন নারীর পাশে দাঁড়ানোর পর তার সারা অস্তিত্বে কাঁপন লাগে । সে বাসায় ফিরে আসে একটা ঘোরের মধ্যে । সেদিন ছুটির দিন থাকায় তাকে বাসায় কোন জবাবদিহি করতে হয়নি । তার মাথায় মার্ক্স - এঙ্গেলস যতটা না ঢোকে তার চেয়ে অনেক বেশি ঢোকে কণিকাদিদি - মলিদিদি - তন্বী আপু এরা । এই অন্য জগতের নারীরা তার মাথায় অনবরত ঘুরপাক খায় । মমিনুল ইসলাম প্রতিদিন অনন্ত পিপাসা নিয়ে পার্টি অফিসে যায় এবং ঢের ঢের বেশি পিপাসা নিয়ে বাসায় ফিরে আসে । সে হয়ে ওঠে পার্টি অফিসের সবচেয়ে নিয়মিত মেম্বার । তবে এখনো সমাজতন্ত্র তার মাথায় ঢোকে না , সে সমাজ পরিবর্তনের কোন দায় অনুভব করে না । দুনিয়ার মজদুর এক কীভাবে হবে সে বুঝে উঠতে পারে না । আর নিজেকে প্রশ্ন করে এর কোন সদুত্তরও সে পায় না । পার্টি মেম্বাররাও তাকে বুঝে উঠতে পারে না । তবে অফিসের এক কোণে সে বসে থাকে বলে তাকে নিয়ে কারো কোন মাথাব্যাথাও নেই । মাঝে মাঝে সে বরং কিছুটা কাজেরই বটে । সে খুব বেশি নিয়মিত বলে যেকোন মিছিল আর মনববন্ধনে সে তাদের নিয়মিত সদস্য হয়ে গেছে । লোকজন ভাবে লোকবল বৃদ্ধিও একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার । মাঝে মাঝে সে চা - সিঙ্গারার ভাগ পায় । মিছিলে সে স্লোগান ধরতে পারে না , তার মনে থাকে না । স্লোগানের কথাগুলো তার কাছে বিচ্ছিরিরকম দুর্বোধ্য মনে হয় , যেমন দুর্বোধ্য মনে হয় এখানকার মেয়েদের । এই মেয়েরা কিসের আশায় এইসব কাজ করে ? সে বুঝতে পারে না । তার সাথে ভালো ব্যাবহার করে কেন সে বুঝতে পারে না । ছেলেদের হাত ধরতে এইসব মেয়েদের কোন অনুভূতি হয় না কেন সে বুঝতে পারে না । এরা কি সমাজতন্ত্র ছাড়া আর সবকিছুতেই অনুভূতিহীন ? মমিনুল ইসলাম মনে মনে ভাবতে থাকে । এখানকার ছেলেদের তার কাছে ক্ষয়াটে যক্ষারোগীর মতো মনে হয় , এই পৃথিবীর কেবল মেয়েরাই সুন্দর । সে নিয়মিত অফিসে আসে , চুপচাপ বসে থাকে । তার মাঝে মাঝে মনে হয় ঘন্টার পর ঘন্টা সে কণিকাদিদি আর তন্বী আপুর অন্তর্বাসের আভাসের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারবে । সে নিয়মিত মিছিলে যায় , সবার সাথে হাতে হাত ধরে সে থাকে সামনের সারিতে । তবে সে পুরুষদের হাত ধরতে চায় না । তাদের হাত তার কাছে শিরিষ কাগজের মতোই খসখসে মনে হয় , তাদের হাতে কোন মমতা নেই , কোন আকর্ষণ নেই । তার কেবল মেয়েদেরই ভালো লাগে । তাদের হাতের স্পর্শ তাকে অন্য কোন জগতের সন্ধান দেয় । দিন যায় , সে সবার সাথে আরো বেশি পরিচিত হতে থাকে । মার্ক্সের বাঁধা কথাগুলো সে এখন আওড়াতে পারে , মিছিলে সে আগের চেয়ে ভালোভাবে স্লোগান ধরতে পারে ; কিন্তু সে যখন ভাবে যে সে আসলে কি চায় , কোন উত্তর সে খুঁজে পায় না । সে এখন অন্যদের সমাজবদলের কথা বলতে পারে , অধিকার সম্পর্কে কিছু কথা তার এখন মুখস্থ হয়ে গেছে , কিন্তু সমাজবদল নিয়ে তার কোন চিন্তা নেই । সে সমাজের বিভিন্ন অসঙ্গতি নিয়ে কথা বলে , সবার অধিকার নিয়ে সে কথা বলে , সবার রঙিন সমাজবদলের স্বপ্নের পাশাপাশি তার কোন উদ্দেশ্য নেই , কোন লক্ষ্য নেই । সে প্রথম কিছুদিন সমাজতন্ত্র বুঝতে চেয়েছিল কেবল এইসব মেয়েদের কারণে কিন্তু এখন তার বরং এখানকার অদ্ভুত মেয়েদের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতেই ভালো লাগে , তাদের ছোট করে ছাঁটা চুল বা তাদের অন্তর্বাসের নিখুঁত পর্যবেক্ষণই তার অনেক বেশি ভালো লাগে , তার আর কিছুই ভালো লাগে না । ধুর সমাজতন্ত্র , মমিনুল ইসলাম সমাজতন্ত্র বোঝে না ।
ঢাকা , ৪ জুন : সরকার ঘোষিত পাটকল শ্রমিকদের ন্যূনতম এক হাজার ৬০০ টাকা মজুরি বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন পাটকল শ্রমিক নেতারা । শনিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স কক্ষে ' বাংলাদেশ ব্যক্তি মালিকানাধীন পাট , সুতা ও বস্ত্রকল সিবিএ নন - সিবিএ সমন্বয় পরিষদ ' - এর উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানান । সংগঠনের আহবায়ক হেদায়েতুল ইসলাম শ্রমিকদের বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন । এসব দাবির মধ্যে রয়েছে - সরকার ও মিল মালিকদের কাছে শ্রমিকদের মজুরি কমিশন প্রদান , শ্রমিকদের জন্য রেশনিংব্যবস্থা চালু , বেসরকারি মিলে সরকারি আর্থিক সহায়তা বৃদ্ধি , বন্ধ কলগুলো চালু , পাটকে কৃষি শিল্প হিসেবে ঘোষণা করে নতুন শিল্পনীতি প্রণয়ন এবং পাটকলে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা ইত্যাদি । অবিলম্বে এ কাঠামো বাস্তবায়নে ব্যবস্থা না নিলে শ্রমিকরা আন্দোলনে যাবেন বলেও সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত নেতারা । প্রধানমন্ত্রী তাদের দাবি বাস্তবায়নে হস্তক্ষেপ করবেন বলে আশা করেন তারা । হেদায়েতুল ইসলাম জানান , ১৯৮৫ সালে বেসরকারি পাট কলে শ্রমিকদের জন্য মাত্র ৫৬০ টাকা মূল মজুরি নির্ধারণ করা হয় । এ মজুরি বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে এ পর্যন্ত ১৯ জন পাটকল শ্রমিককে প্রাণ দিতে হয়েছে । পরে সরকার এ অংক পর্যায়ক্রমে এক হাজার ২৫০ টাকা ও এক হাজার ৬০০ টাকায় উন্নীত করে । ২০০৯ সালের ১৮ জানুয়ারি এ মজুরি কাঠামো গেজেট আকারে প্রকাশ করা জানিয়ে তিনি অভিযোগ করেন , এর পর প্রায় দেড় বছর পার হলেও অধিকাংশ কারখানা তা বাস্তবায়ন করেনি । এ সময় অন্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন আরকে জুট মিলের সিবিএ সভাপতি আতা উদ্দিন , মাওনা জুট মিলের সহ - সভাপতি সরোয়ার হোসেন , যুগ্ম - সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন , ঢাকা জুট মিলের সহ - সভাপতি মো হাম্মদ হোসেন , শ্রমিক নেতা সিরাজ সর্দার ও মো . মুসা মিয়া প্রমুখ । উল্লেখ্য , দেশে পাট , সুতা ও বস্ত্র কল রয়েছে ২০৩টি । এরমধ্যে বিজেএমসির ২৪টি , বিকেএসের ৭৭টি ও জুট মিল রয়েছে ১০২টি । এসব কারখানায় ৫ লাখেরও বেশি শ্রমিক কর্মরত আছে । প্রতি বছর এ খাত থেকে রফতানি আয় চার হাজার কোটি টাকা । বার্তা২৪ ডটনেট / ওয়াইই / সাফা
ব্লগার প্রোফাইল নিয়ে আমরা অনেকেই ঠিক ততোটা সচেতন নই । কিন্তু নিজেকে অনলাইন কমিউনিটির সাথে পরিচিত করে তুলতে ব্লগার . কম এর এই সুবিধাটার ভূমিকা কোন অংশে কম নয় । আমি লক্ষ্য করেছি যে , অনেকেই নিজেদের ব্লগার . কম প্রোফাইলটিকে অন্যদের সাথে শেয়ার করে রাখেননি । কিংবা তেমন কোন তথ্য দিয়ে দেননি । যারা ছদ্মনামে ব্লগিং করেন , তাঁদের কথা আলাদা ; কিন্তু আপনি যদি স্বনামে ব্লগিং করেন , অন্যদের কাছে নিজের পরিচয়কে আড়াল করতে না চান , তাহলে ব্লগারের এই সুবিধাটা কেন ব্যবহার করবেন না ? ব্লগার . কম প্রোফাইলকে প্রয়োজনীয় তথ্যসম্ভারে পূর্ণ করে তোলার জন্য ব্লগার . কম এ লগইন করুন । ড্যাশবোর্ডের বামপাশে নিচের ছবিটির মতো অংশ দেখতে পারবেন । এখানে Edit Profile লেখা লিংকে ক্লিক করুন । নিচের ছবির মতো আর একটি পেজ খুলে যাবে । এখানেই আপনার ব্লগার . কম প্রোফাইলকে সম্পাদনা করতে হবে । আপনার ব্লগার প্রোফাইলে যে সব তথ্য দিতে পারবেন , সেগুলো একটি প্রধান শিরোনামের অন্তর্গত করে রয়েছে । কোন কোনটির পাশে টিক চিহ্ন দিয়ে এনাবল করতে হবে । কোন কোনটিতে তথ্য টাইপ করে লিখে দিতে হবে । এক এক করে সবগুলো আলোচনা করছি : আমার ব্লগার প্রোফাইলের লিংক
এদিকে তালেবান মুখপাত্র এহসানুল্লাহ এহসান এএফপিকে ফোনে বলেছেন , " আল কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে এ হামলা চালানো হয়েছে । "
আপনি কী বেশিদিন বাঁচতে চান ? জানেন কি কিভাবে বেশিদিন বাঁচা যায় ? বিশ্বের বিভিন্নদেশের গবেষকরা এই বিষয়টি নিয়ে দিনরাত গবেষণা করে যাচ্ছেন । তাহলে প্রবীণদের মধ্যে যারা এখনও বলিষ্ঠ হাতে করমর্দন করতে পারেন এবং দৃপ্ত পদক্ষেপে দ্রুত হাঁটতে পারেন তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা যারা তা পারেন না তাদের চেয়ে বেশি । ব্রিটিশ গবেষকরা এ কথা জানিয়েছেন ।
সাধারণত যারা ভিজুয়াল ইফেক্ট নিয়ে কাজ করেন তাদের এমনটি দরকার হতে পারে । ভিডিও জন্য একটি ইফেক্ট করতে গেলে বেশ কয়েকটি সফটওয়ার ব্যবহারের প্রয়োজন আপনার হতেই পারে । আজ একটি বেসিক লেভেলের টিপস শেখাব আপনাদের যেখানে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে মায়া এন . . . ( পড়তে থাকুন )
অনেক কাল আগে আমার প্রিয় বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বলেছিলেন , ' বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের সব বুঝি । শুধু নারীকে বুঝলাম না ' ।
তিনি বলেন , কট্টর হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন বজরং দল নিষিদ্ধ করা উচিত ।
পুরা চিঠিতে ভদ্রতার লেশমাত্র নাই । একজন অপরিচিত মানুষকে প্রথমবারের জন্য চিঠি লেখলে নিজের পরিচয় , বৃত্তান্ত দিতে হয় সেই ফর্মালিটির ধারে - কাছে নাই । গৎবাধা কথা , " জেনে খুশি হবেন . . . . . . . । " সে কি শ্যালক হয় যে আমি খুশি হবো ?
এসিড সন্ত্রাসের শিকার উখিয়ার রাজাপালং ইউনিয়নের দরগাহবিল গ্রামের আলী হোসেনের প্রবাসফেরত ছেলে বেলাল উদ্দিন ( ২৮ ) জানান , তিনি সম্প্রতি বিদেশ থেকে ফিরে এসে ইউপি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দেন । এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তার পূর্বশত্রু ও ওয়ার্ড মেম্বার আলী আহমদের ' সন্ত্রাসী ' ছেলে জামাল , শেখু ও বাবুলের নেতৃত্বে ১৪ - ১৫ সন্ত্রাসী গত ১৬ সেপ্টেম্বর ভোররাতে তার বাড়িতে হানা দেয় । সন্ত্রাসীরা তার ঘরের দরজা ভেঙে তাকে ঘরের বাইরে এনে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে চোখে এসিড ঢেলে দেয় ।
বার্তা২৪ ডটনেট , ২৫ জুন : ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্নস্থানে বিচ্ছিন্নভাবে ব্যালটবাক্স ছিনতাই , সংর্ঘষ ও গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটছে ।
০১ । প্রশ্নঃ বাংলাদেশের প্রথম স্পীকার ( গণ পরিষদ ) কে ? উত্তর : শাহ আব্দুল হামিদ । ০২ । প্রশ্নঃ বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন ? উত্তর : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান । ০৩ । প্রশ্নঃ বাংলাদেশের প্রথম জেলা প্রশাসক কে কে ছিলেন ? ( কম পক্ষে ২ জনের নাম লিখতে হবে ) । উত্তর : কামরুন নেসা খানম , মোশফেক ইফফাত , বেগম মমতাজ আহমেদ , রাবেয়া বেগম । ০৪ । প্রশ্নঃ বাংলাদেশের প্রথম প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় কোনটি ? উত্তর : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় । ০৫ । প্রশ্নঃ বাংলাদেশে কোন ধরনের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা প্রচলিত ? উত্তর : সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র । ০৬ । প্রশ্নঃ বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সংবিধান কোন দেশের ? উত্তর : আমেরিকা । ০৭ । প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সংবিধানের ধারা ক ' টি ? উত্তর : ১৫৩ টি । ০৮ । প্রশ্নঃ চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে কোন অনুছেদে ? উত্তর : ৩য় ভাগে , ৩৯ ( ১ ) অনুচ্ছেদে । ০৯ । প্রশ্নঃ বৈষ্ণব পদাবালী সাহিত্যের উল্লেখ্যযোগ্য কবি কে কে ? ( কম পক্ষে ৫ জনের নাম লিখতে হবে ) । উত্তর : বিদ্যাপতি , চন্তী দাস , জ্ঞানদাস , গোবিন্দ দাস , যশোরাজ খান , চাঁদকাজি , রাম চন্দ বসু । ১০ । প্রশ্নঃ উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার বিরুদ্ধে কবে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ? উত্তর : ০২ মার্চ , ১৯৪৮
অশালীনতা - শালীনতার সীমারেখা কখনো মেপে দেখিনি , দেখা হয়নি । মেপে দেখা হয়নি তোমার প্রেমের গভিরতাও ; তোমার বুক , যোনী , তোমার উচছাসতা … কী লাভ বল ? অযথায় ।
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : একবিংশ শতাব্দীতে পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থায় মেয়েদের আজ পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে ।
মিঞা দেশের কোন কাম সরকারের পেছন দিয়া হয় ? কোন কামটা করে । খালেদা আর তার পুতেরা যেরাম মাইরা খাইছে এই সরকার ও তাই করতাছে । এরা খাইতে আইছে । কিছু করতে আহে নাই । আরিফ তো কোন ছাড় ।
03 / 05 / 2010 সোনাইমুড়ী ( নোয়াখালী ) প্রতিনিধি সোনাইমুড়ীতে ছাত্রলীগের হামলায় পণ্ড হয়ে গেছে মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ড . শিরিন শারমিন চৌধুরীর মতবিনিময় সভা । অধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের একটি পক্ষ সভামঞ্চে হামলা চালায় । এতে মঞ্চটি তছনছ হয়ে যায় । এছাড়া কলেজ শিক্ষকসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন । শনিবারের এ ঘটনায় পুলিশ এক ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেফতার করেছে । শনিবার উপজেলার জয়াগ মহাবিদ্যালয়ে প্রতিমন্ত্রী ড . শিরিন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে জয়াগ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ , যুবলীগ , ছাত্রলীগ ও জনপ্রতিনিধিদের মতবিনিময় করার কথা ছিল । সভা শুরুর আধাঘণ্টা আগে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সোনাইমুড়ী উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শওকত আকবর পলাশের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী সভা মঞ্চে হামলা চালায় । এতে কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিষয়ের সহকারী অধ্যাপক জাকির হোসেনসহ পাঁচজন আহত হন । এ সময় বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার প্রতিকৃতিসহ সাজানো মঞ্চ তছনছ হয়ে যায় । সোনাইমুড়ী থানা পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং ঘটনাস্থল থেকে ছাত্রলীগ নেতা পলাশকে গ্রেফতার করে । স্থগিত করা হয় মতবিনিময় সভা । এদিকে জয়াগ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল কাশেম মন্ত্রীর সভামঞ্চ ভাংচুরের সঙ্গে ছাত্রলীগ নেতা পলাশ জড়িত নয় বলে দাবি করেন । প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করা না হলে জয়াগ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ , যুবলীগ , ছাত্রলীগ নেতারা একযোগে পদত্যাগ করবেন বলেও তিনি হুমকি দেন । http : / / www . amardeshonline . com / pages / details / 2010 / 05 / 03 / 30100
চট্টগ্রাম , ৪ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : নির্ধারিত সময়ের একদিন আগেই চট্টগ্রাম ত্যাগ করে ঢাকায় চলে গেলো ৭১ - এর মানবতা বিরোধী অপরাধ তদন্ত দল । তদন্ত দলের প্রধান বলেছিলেন - যাওয়ার আগে আজ সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করে চট্টগ্রামে সপ্তাহব্যাপী তদন্তের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরবেন । কিন্তু তার আগেই রোববার রাতে ১৩ সদস্যের তদন্ত দলটি চট্টগ্রাম ছেড়ে যায় । তবে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর রানা দাশ গুপ্ত শীর্ষ নিউজ ডটকমকে জানান , দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে নির্ধারিত সময়ের একদিন আগে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল ঢাকা ফিরে গেছে । চট্টগ্রামে ৫ দিন অবস্থানকালে দলের প্রধান এবং এর সদস্যরা তদন্তের ব্যাপারে সাংবাদিকদের কাছে মুখ …
এখন পর্যন্ত দিদির কোনো পাত্তাই নেই । কী করা ? কিছুই না । শুধু অপেক্ষা । অথবা কাঠচেঁরা কিংবা আগাছা পরিষ্কারে হাত লাগানো । রাতের খাবার শেষে সবাই কথাবার্তা না বলে লাইনে দাঁড়িয়ে গেল । বোঝা গেল আমরা এগিয়ে যাচ্ছি । সব শিশু আমাদের সঙ্গে সঙ্গে এগুচ্ছে । চাল , তরিতরকারি , হাঁড়ি পাতিল সব । আমরা স্কুল চত্বর ছেড়ে এক কাতারে জঙ্গলের মধ্যে প্রবেশ করছি । আধ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে জঙ্গলের একটা ফাঁকা জায়গায় এসে আমরা নামলাম । এখানেই আমাদের রাত কাটাতে হবে । চারদিকে কোনো রকম সাড়াশব্দ নেই । কয়েক মিনিটের মধ্যে সবাই তাদের নীল রঙের প্লাস্টিকের চাদরগুলো পেতে নিল । এগুলোকে তারা ' ঝিল্লি ' ( এগুলো ছাড়া বিপ্লবের কথা ভাবা যায় না ) বলে । চান্দু আর মাংতু দু ' জনে মিলে একটাতে শুলো । আর আমার দিকে এগিয়ে দিল একটা । ধূসর বর্ণের পাথরের গা ঘেঁষে সবচেয়ে সুন্দর জায়গাটা তারা আমার জন্য বেছে দিল । চান্দু বলল , দিদিকে সে খবর পাঠিয়েছে । খবরটি যদি তার কাছে পৌঁছায় তবে একেবারে সকালেই সে এসে হাজির হবে । খবরটা যদি ঠিকঠাক মতো পৌঁছায় ।
আমাদের মাকে আমরা বলতাম তুমি , বাবাকে আপনি । আমাদের মা গরিব প্রজার মত দাঁড়াতো বাবার সামনে , কথা বলতে গিয়ে কখনোই কথা শেষ ক ' রে উঠতে পারতোনা । আমাদের মাকে বাবার সামনে এমন তুচ্ছ দেখাতো যে মাকে আপনি বলার কথা আমাদের কোনোদিন মনেই হয়নি । আমাদের মা আমাদের থেকে বড় ছিলো , কিন্তু ছিলো আমাদের সমান । আমাদের মা ছিলো আমাদের [ . . . ]
সাজিদ বলেছেন : সিরাজ শিকদারের হত্যাকারী মুজিবও কি খুনি ? তিনিতো সংসদেও তাকে হত্যা করার পর প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছিলেন ।
তুমুল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা বেশিরভাগ সময় নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে । ঘটনার সময় ছাত্রলীগের উচ্ছৃঙ্খল কর্মীরা রাজপথে নেমে অন্তত ১৫টি গাড়ি ভাংচুর করে । সংঘর্ষের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের রাস্তায় প্রায় ৩ ঘণ্টা যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল । উভয়পক্ষের নেতাকর্মীরা একে অপরকে উদ্দেশ করে ১০ - ১২ রাউন্ড গুলি ও ২০ - ২৫টি ককটেল ফুটিয়ে নিজেদের অবস্থান জানান দেয় । এতে ক্যাম্পাস ও এর আশপাশ এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে । এলাকার দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় । পুলিশ ২০ - ২৫ রাউন্ড কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে । বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ১২ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে । সংঘর্ষের পর থেকে ক্যাম্পাসে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ।
নাট্যকার সেলিম আল দীনের মঞ্চনাটক থেকে ' চাকা ' চলচ্চিত্রটি তৈরি করা হয়েছে । ' চাকা ' মঞ্চনাটকটির নির্মাণে বেশ জটিল ফর্ম লক্ষ্য করা যায় । যেখানে অনেক চরিত্র ছিল , অনেক সংলাপ ছিল । অনেকটা বর্ণনামূলক ভঙ্গির নাটক । সেটা থেকে একটি চলচ্চিত্র বানানো ছিল এক অর্থে কঠিন কাজ । ' চাকা ' নাটকটির মূল বক্তব্য আমাকে অনেক আগ্রহী করে তোলে সিনেমা বানাতে । কারণ , বক্তব্য ও বিষয়বস্তুর মধ্যে একটি সর্বজনীন আবেদন আছে । নাটকে দেখা যায় , একজন মুক্তিযোদ্ধার মৃত লাশ বয়ে বেড়াচ্ছে দুই গাড়োয়ান । তারা লাশের কোনো ঠিকানা খুঁজে পাচ্ছে না এবং প্রথমদিকে তারা যথেষ্ট বিরক্ত ছিল লাশটার প্রতি । কিন্তু যখন লাশের কোনো ঠিকানা পাওয়া যাচ্ছে না তখন এক পর্যায়ে তারা লাশটির প্রতি একাত্মতা বোধ করে । লাশটির প্রতি সহমর্মিতা জন্মায় এবং দুই দিনের যাত্রা শেষে তারা নদীর তীরে একটি নির্জন জায়গায় লাশটাকে কবর দেয় । কবর দেয়া শেষে তারা তাদের আবেগকে ধরে রাখতে পারে না । এই ছিল নাটকের বিষয় । আমি শুধু নাটকের মূল বিষয়টি নিয়েছি । আঙ্গিক বা চরিত্র বা ঘটনা সব কিছু কিন্তু পাল্টে দিয়েছি এবং আমার চলচ্চিত্র চরিত্র খুব কম ছিল । সংলাপও ছিল খুবই কম এবং আমি মুক্তিযোদ্ধার লাশ না বলে দেখাতে চেয়েছি এটি একটি মানুষের লাশ । এমনকি মানুষটা কোন ধর্মের তাও আমরা জানি না । চলচ্চিত্রের এক জায়গায় দেখা যায় , লাশটাকে মসজিদের পাশে এক স্থানে গাড়োয়ানরা কবর দিতে চায় । তখন ইমাম সাহেব প্রশ্ন করেন , লাশটা হিন্দু না মুসলমানের । ওরা কোনো জবাব দিতে পারে না এবং ইমাম সাহেব ওখানে লাশটা কবর দিতে বাধা দেয় । অর্থাত্ আমার কাছে মূল বিষয় - এটি একটি মানুষের লাশ । এটিই তার একমাত্র পরিচয় । আমি চলচ্চিত্রটিতে ট্রিটমেন্টে মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির সম্পর্ক , জীবন - মৃত্যু আন্তঃমূলক প্রভৃতি বিষয় আমি ছবিতে আনতে চেয়েছি । যে কারণে আমি ছবিতে প্রচুর লং শট ব্যবহার করেছি এবং লং ডিউরেশনের শট ব্যবহার করেছি । খুব ধীরলয়ের ছবি এটি । আমি চেয়েছি , প্রথম থেকেই দর্শক ছবিটি দেখে বিরক্ত হোক , ঠিক যেমন গাড়োয়ানরা লাশটির প্রতি বিরক্ত । এজন্য আমি সাউন্ড ট্যাকে গরুর গাড়ির চাকার ক্যাচ ক্যাচ শব্দ সেই মনোটোনাস শব্দটিকেও আমি ব্যবহার করেছি । একটা পর্যায়ে লাশটির সঙ্গে গাড়োয়ানের আত্মিক সম্পর্ক গড়ে উঠে , তখন ছবির গতিটা একটু বাড়তে থাকে । আমার উদ্দেশ্য ছিল - দর্শকরা যদি ধৈর্য ধরে ছবিটি দেখে তাহলে তাদের শেষ পর্যন্ত ছবিটা দেখতে হবে । এই ছবির সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই । তবে আমার মনে হয় , আমাদের সব কাজই মহান মুক্তিযুদ্ধ দ্বারা অনুপ্রাণিত । আমরা যখন আশির দশকের মাঝামাঝি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আন্দোলন শুরু করেছি তখন কিন্তু আমাদের অধিকাংশ ছবির বিষয়বস্তু ছিল মুক্তিযুদ্ধ । আমার প্রথম ছবি ' আগামী ' যেটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আন্দোলনেরও প্রথম ছবি , তারও বিষয় ছিল কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ । অনেক দর্শকের তখন অভিযোগ ছিল , আমরা কি মুক্তিযুদ্ধের বাইরে অন্য কোনো বিষয় নিয়ে ছবি বানাতে পারি না ? মুক্তিযুদ্ধের বাইরের বিষয় নিয়ে নির্মিত এই আন্দোলনের ছবি ' চাকা ' । কিন্তু ছবিটি মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত ।
( ৩ ) সরকার , সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা , কর্পোরেশনকে নাগরিকগণের নিকট সরবরাহযোগ্য কর্পোরেশন - সংক্রান্ত তথ্যাদির একটি তালিকা প্রকাশের জন্য আদেশ দিতে পারিবে ৷
একজনের লেখা আরেকজন কপি - পেস্ট মেরেছেন , তাই আশা করি আপনারা রেসিপি পড়েই থেমে গিয়েছিলেন . . .
লেখক বলেছেন : তাইলে ওরে এ্যারেস্ট করা হৌক ! ! !
লিনাক্স মিন্টে ডিফল্টভাবেই এক্সচ্যাট আইআরসি ইনস্টল করা থাকে । তাই সেটি ইনস্টলের ঝামেলায় যাওয়ার প্রয়োজন নেই । তবে উবুন্টুতে ডিফল্টভাবে ইনস্টল করা না থাকায় প্রথমেই সেটি ইনস্টল করতে হবে । ইনস্টলেশন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যের জন্য ভিজিট করুন https : / / help . ubuntu . com / community / XChatHowto । এখন লিনাক্স মিন্টে mintMenu → All applications → All / Internet → XChat IRC কিংবা উবুন্টুতে Applications → Internet → XChat IRC চালু করুন । এবার XChat ড্রপ - ডাউন মেনু থেকে Network List . . . বাটনে ক্লিক করুন ( স্ক্রিনশট # ০১ ) । স্ক্রিনশট # ০১ অতঃপর XChat : Network List উইন্ডোর Networks অপশন থেকে FreeNode নির্বাচন করে ( স্ক্রিনশট # ০২ ) ডান পাশের Edit . . . বাটনে ক্লিক করুন । Favorite channels : ফিল্ডে আপনি যেই চ্যানেলটিতে প্রবেশ করতে চাচ্ছেন সেই চ্যানেলটির নাম টাইপ করুন । এখানে আমরা লিনাক্স মিন্ট বাংলাদেশের আইআরসি চ্যানেলটি উদাহরণস্বরূপ ব্যবহার করব । তাই Favorite channels : ফিল্ডে # linuxmint - bd টাইপ করে ( স্ক্রিনশট # ০৩ ) Close বাটনে ক্লিক করুন । স্ক্রিনশট # ০২ স্ক্রিনশট # ০৩ এবার XChat : Network List উইন্ডোর Connect বাটনে ক্লিক করুন । তাহলেই ফ্রিনোডের # linuxmint - bd চ্যানেলে প্রবেশ করবেন ( স্ক্রিনশট # ০৪ ) । স্ক্রিনশট # ০৪
প্রকৌশলী শহীদুল্লাহ : বিদেশী কোম্পানি দিয়ে নয় আমাদের জাতীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি জরুরি । গভীর সমুদ্র বন্দর আমাদের এখন এতো বেশি জরুরি নয় । গভীর সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে জাতীয় সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন জড়িত । গভীর সমুদ্র বন্দর আমাদের নিয়ন্ত্রণে থাকলে আমাদের লাভ বেশি হবে । সরকার শুধু একতরফাভাবে ভারতকে দিয়েই যাচ্ছে কিছুই আদায় করতে পারছে না । আমাদের মধ্যে যে সমস্যাগুলো বিদ্যমান তার সফল সমাধান করার জন্য অবশ্যই একে অপরের সঙ্গে আলাপ - আলোচনা করতে হবে । ভারতকে সুবিধা দিতে হবে বিনিময়ে সুবিধা আদায় করতে হবে ।
মো . সিরাজুল ইসলাম : অবশ্যই । এথলেটিক , পেইন্টার , মিউজিশিয়ান এবং ট্রাভেলার সহ সৃষ্টিশীল কাজে পারদর্শীদের বিশেষ অগ্রাধিকার দেয়া হয় ।
যাইহোক বর্তমান মুক্তাঙ্গনের পহেলা নম্বর লেখাটা একটু আগে সামহোয়ারে পড়লাম । ইচ্ছে হলে পড়তে পারেন । এ বিষয়ে আপনাদের আইন কি বলে । নাকি আপনাদের আইনও রাষ্ট্রীয় আইনের মতো কালা ।
আজ বিএনপির ডাকে সারাদেশে সকাল - সন্ধ্যা হরতাল পালিত হচ্ছে । এ পর্যন্ত বড় ধরনের গোলযোগের খবর পাওয়া যায়নি ।
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এডভোকেট সাহারা খাতুন বলেছেন , মহাজোট সরকার প্রতিবন্ধী উন্নয়নবান্ধব । এ সরকার সব সময় প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নে পাশে আছে এবং থাকবে । আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর উত্তরাস্থ বিপিকেএস কমপ্লেঙ্ েপ্রতিবন্ধীদের ৯ম জাতীয় লিডারশিপ ট্রেনিং সেমিনার উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন তিনি । এবারের ট্রেনিং সেমিনারের প্রতিপাদ্য বিষয় হলো - উন্নয়নে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের স্ব - উদ্যোগ । বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি ( বিপিকেএস ) ৩ দিনব্যাপী এ সেমিনারের আয়োজন করেছে । সেমিনার আজ থেকে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চলবে । স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন , প্রতিবন্ধীরা সুযোগ পেলে দেশের জন্য অবদান রাখতে সক্ষম হবে । প্রতিবন্ধীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন , এ সরকার প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে । ট্রেনিং সেমিনারে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে প্রতিবন্ধীদের স্ব - সংগঠনের ৫০ জন প্রতিবন্ধী অংশগ্রহণ করেন । এসব প্রতিবন্ধী তৃণমূল পর্যায়ের প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীদের উন্নয়নে স্ব - সংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে নেতৃত্ব দেবে । বিপিকেএস ' র চেয়ারম্যান মো . মোজাহার আলীর সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মো . মশিউর রহমান , কাজুমাসা শিবুতা , আবদুস সাত্তার দুলাল প্রমুখ । প্রসঙ্গত , বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি ( বিপিকেএস ) ১৯৮৫ সাল থেকে প্রতিবন্ধীদের সম - অধিকার , সম - সুযোগ ও সম - অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা প্রদান করছে । বর্তমানে ৩৪টি জেলার ৭৪টি উপজেলায় উন্নয়নে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের স্ব - উদ্যোগ ( পিএসআইডি ) বাস্তবায়ন করছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এএমএন / এনডিএস / এআইকে / ১৯ . ১০ ঘ . )
ঘটনা - ১ রাজাঃ আনি আনি , তোর কপালোত ক্যা অক্ত ? রাণী ( ডায়লগ ভুলে গেছে ! ) ঃ অক্ত নোয়ায় অক্ত নোয়ায় আজা , অং অং । ঘটনা - ২ অভিনেতা ( ডায়লগ ভুলে গেছে ! ) ঃ স্টেজোত উঠিয়া দেখনু সামিয়ানাখান ফাড়া ; তার মইধ্যে দেইখনু মুই আকাশের চান তারা . . . . . . . . ( বৃহত্তর রংপুরের আঞ্চলিক ভাষায় )
মোবাইলে ব্যবহার করুন উইন্ডোজ ( 21 উওর ) বিজ্ঞাপন দিবেন ? ( 12 উওর ) ক্লিক ( নিজের তোলা আজাইরা ছবি ) ( 10 উওর ) আসুন দেখি জানি কিনা ? ( 9 উওর ) কার কি এমপিথ্রী গান দরকার । বললেই পেয়ে যাবেন সাথে সাথে । ( 9 উওর ) এবার মোবাইল এ কথা রেকোড হবে শব্দ ছাড়া ( 8 উওর ) অদৃশ্য কোন কিছুর অস্তিত্ব ( 7 উওর ) কুমির ( 7 উওর ) তৈরী করুন ফ্রী লাইভ টিভি । ( 6 উওর ) কম্পিউটার অটো Refresh হবে ! ( 6 উওর ) আমাদের গ্রামের বাড়ির কিছু ছবি ( 6 উওর ) GIMP দিয়ে সহজে এনিমেশন বানানো ( 5 উওর ) আপনি চার ভাবে সুখি হতে পারেন ( 5 উওর )
অলিভ ওয়েলে মাখানো কাচা আম বমি হয়ে পড়ল টেক্সটাইলে ।
এরাই আমাদের সমাজের রক্তচোষা জোক । মাঝে মাঝে এরা খোলস হতে বের হয় । কিন্তু এবার বাহির হইতে গিয়া ধরা খাইছে ।
জিয়াউর রহমানের নিজস্ব বেঙ্গল রেজিমেন্ট ৪৬ ব্রিগেডের কিছু তরুণ অফিসার কর্তৃক জিয়াকে তার বাসভবনে গৃহবন্দী করার মধ্য দিয়ে খালেদের ক্যুদেতা শুরু হয় । ভেঙ্গে পড়া সেনা কমান্ড ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য ঘোষণা করেই অভ্যুত্থানটি পরিচালিত হয় । অধিকাংশ সেনা কর্মকর্তার সমর্থন থাকায় এই ক্যুদেতা সফল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী ছিল । কিন্তু শুরু থেকেই নানা সিদ্ধান্তহীনতা ও অদূরদর্শিতার কারণে জনমনে এবং সাধারণ সৈন্যদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয় । নানা সন্দেহের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হন খালেদ মোশাররফ ।
একটি ইঁদুরে কামড়ে প্রাণ হারালো বিষাক্ত ভাইপার সাপ । খুবই অবিশ্বাস্য হলেও কথাটি সত্য । দীর্ঘ ৩০ মিনিটের লড়াইএ অনবরত কামড়ের পর শরীর ক্ষতবিক্ষত হয়ে মারা যায় সাপ টি । অথচ ইঁদুর টির গায়ে একটি আচড়ও পরেনি , প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্য মতে । সাপ টির মধ্যাহ্নভোজের জন্য দেওয়া হয়েছিল ইঁদুর টি কে ।
প্রজন্ম ফোরাম » পরামর্শ - সমস্যা - সমাধান » বাংলা ফন্ট বড় করা যায় কিভাবে ?
লেখক বলেছেন : ওপেন মার্কেটের বিরুদ্ধে এখন সবচেয়ে বেশি সোচ্চার আমেরিকার কর্পোরেট ডিসিশন মেকাররাই । বেইল আউটের নামে ছুড়ে দেয়া তীর আমেরিকাই এখন আবার ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে । তার পরেও হুড়মুড় করে তেড়ে আসে বিপদের আঁচে সবাই আতঙ্কিত । গভর্নমেন্ট গাইগুই করেও কন্ট্রোল নিচ্ছে বাজারের । অথচ একদিন এই আমেরিকাই সমসময় উচ্চকিত ছিল বাজার নিয়ন্ত্রণ একটি অন্যায় কাজ বলে ।
উবুন্টু , ফেডোরা এইসব সিস্টেমে কি এ সুবিধা নেই ? উইন্ডোজের ওইএম রিলিজে এর জন্য একটা সফটওয়্যার দিয়েই দেয় ইমেজ তৈরির জন্য ।
. . . আমি আজ কানাই মাস্টার , পোড়ো মোর বেড়াল ছানাটি । আমি ওকে মারি নে মা বেত , মিছিমিছি বসি নিয়ে কাঠি । রোজ রোজ দেরি করে আসে , পড়াতে দেয় না ও তো মন , ডান পা তুলিয়ে তোলে হাই যত আমি বলি , ' শোন্ , শোন্ ' । দিনরাত খেলা খেলা খেলা , লেখা পড়ায় ভারি অবহেলা । আমি বলি ' চ ছ জ ঝ ঞ ' , ও কেবল বলে ' মিয়োঁ ' মিয়োঁ ' । প্রথম ভাগের পাতা খুলে আমি ওরে বোঝাই মা , কত - চুরি করে খাস্ নে কখনো , ভালো হোস্ গোপালের মতো । যত বলি সব হয় মিছে , কথা যদি একটিও শোনে - মাছ যদি দেখেছে কোথাও কিছুই থাকে না আর মনে । চড়াই পাখির দেখা পেলে ছুটে যায় সব পড়া ফেলে । যত বলি ' চ ছ জ ঝ ঞ ' দুষ্টুমি করে বলে ' মিয়োঁ ' । আমি ওরে বলি বার বার ' পড়ার সময় তুমি পোড়ো , - তার পরে ছুটি হয়ে গেলে খেলার সময় খেলা কোরো ' । ভালোমানুষের মতো থাকে , আড়ে আড়ে চায় মুখপানে , এমনি সে ভান করে যেন যা বলি বুঝেছে তার মানে । একটু সুযোগ বোঝে যেই কোথা যায় আর দেখা নেই । আমি বলি ' চ ছ জ ঝ ঞ ' , ও কেবল বলে ' মিয়োঁ মিয়োঁ । . . .
l ২০০৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন নিযুক্ত শিক্ষক - শিক্ষিকাদের ক্ষেত্রে ৪১ . ১০ শতাংশই শিক্ষিকা ।
কামরুল ইসলাম বলেন , " প্রথমেই চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হবে । "
আবার নিজের বান্ধবীর প্রতি তার একপক্ষীয় আচরণ লক্ষ্য করুন ,
প্রতিবারের মত এবারের ল্যাপটপ মেলায়ও থাকবে ছাড়ের সমাহার । প্রতিটা ল্যাপটপ কিনলেই বিশেষ পুরষ্কার থাকছে । ল্যাপটপ কেনার জন্য যারা এতদিন নানান দ্বিধায় ভুগছেন তারা এ মেলা থেকে হাজারো মডেলের ল্যাপটপ থেকে পছন্দ করে নিজেরটি বেছে নেয়ার সুযোগ পাবেন । আর ল্যাপটপ প্রেমীদের জন্য নিত্য - নতুন প্রযুক্তির ল্যাপটপ দেখার সুযোগ তো থাকছেই … …
- এক শ্রমন । আজ আমাদের যাবার পথে আমার রথের কাছে এসে সে একথা বলে গ্যাছে আমাকে । পিতা অনেক আগে চলে গিয়েছিলেন । আমি ভ্রাতাদের নিয়ে যাচ্ছিলাম তাঁর সমীপে ।
কবে বিক্রি হবে সেইন্ট মার্টিন ? এর আগেই ঘুরে আসা উচিত পরে পাসপোর্ট ভিসা লাগবো , বাঙলাদেশ থেকে জোর করে ঋণ এর টাকা আদায় করা কঠিন হবে । আপনি কি গ্রীসের মতো সভ্য দেশ ভাবছেন ?
ছবি - ১ : চাদেঁর মাটিতে পতপত করে উড়ছে আমেরিকার পতাকা কিন্তু আমরা তো জানি চাদেঁ বাতাস নেই , তবে ?
[ পর্ব - ১ ] বিষয়টা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে হলে আরো কিছু ব্যাকগ্রাউন্ড জানার দরকার আছে । পশ্চিমাদের মতবাদ আজ বিজ্ঞান ও ধর্মকে কেন্দ্র করে পরস্পর বিরোধী সংঘর্ষে লিপ্ত । একজন পশ্চিমা বিজ্ঞানীর পক্ষে এটা মেনে নেয়া অসম্ভব যে , ধর্ম ও বিজ্ঞান একই স্থানে মিলিত হতে পারে । খ্রীষ্টানদের বিশ্বাস অনুযায়ী আদম ( আঃ ) - কে যে গাছের কাছে যেতে নিষেধ করা হয়েছিল সেটি ছিল জ্ঞানের গাছ ( জেনেসিস ২ : ১৭ ) এবং সেই গাছ থেকে ফল খাওয়ার পর আদম ( আঃ ) অনেক জ্ঞান লাভ করেছিলেন । সেই পাপের পরিণামস্বরূপ তাঁকে সহ তাঁর স্ত্রীকে বেহেশত থেকে বিতাড়িত হতে হয় । এর উপর ভিত্তি করে খ্রীষ্টান পাদ্রীরা মত প্রকাশ করলেন যে , বিজ্ঞানের জ্ঞান কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হবে না । অন্যদিকে কিছু বিজ্ঞানী ও মুক্তচিন্তাবিদরা চার্চের নিষেধাজ্ঞাকে উপেক্ষা করে নিজেদের চিন্তা - চেতনাকে প্রকাশ করতে সক্ষম হলেন । তার ফলও অবশ্য তাঁদেরকে ভোগ করতে হয়েছিল । ব্রুনো ও গ্যালিলিও সহ অনেক বিজ্ঞানী ও মুক্তচিন্তাবিদকে হত্যা থেকে শুরু করে বিভিন্নভাবে অত্যাচার - নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল । এ কারণেই একজন পশ্চিমার সঙ্গে ধর্ম ও বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করতে গেলে তার প্রতিক্রিয়ায় তাৎক্ষণিকভাবে অশ্চর্যান্বিত হতে হয় । পক্ষান্তরে কোরআন থেকে জানা যায় , জ্ঞানের উৎকর্ষতার কারণেই আদম ( আঃ ) - কে ফেরেশতার উপরে মর্যাদা দেয়া হয়েছিল । কোরআনের ভাষ্য অনুযায়ী আদমকে সম্পদ স্বরূপ জ্ঞান দান করা হয়েছিল ( ২ : ৩১ - ৩৩ ) । অতএব , জ্ঞান অর্জন করার জন্য তিনি বেহেশত থেকে বিতাড়িত হননি ! সুতরাং কেউ যদি পশ্চিমা চিন্তাবিদদের সাথে ইসলাম ও বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করে , তখন সেই পশ্চিমার কাছে থেকে বিরূপ প্রতিক্রিয়া আশা করা যেতে পারে । কারণ তারা ইসলাম ও বিজ্ঞানকে নিজেদের ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রেক্ষাপটে বিচার - বিবেচনা করে থাকে । ( এই দুটি অনুচ্ছেদ অনেক আগে পড়া একটি বই থেকে কিছুটা সংকলিত ) প্রকৃতপক্ষে পরীক্ষামূলক বিজ্ঞানের জয় - যাত্রা শুরু হয়েছে মূলত কোরআন আসার পর থেকে । এমনকি কোরআন আসার পর মাত্র কয়েকশ ' বছরের মধ্যে সারা পৃথিবী জুড়ে জ্ঞান - বিজ্ঞান ও টেকনোলজিতে এক্সপোনেনশিয়াল হারে অভূতপূর্ব উন্নতিসাধন হয়েছে , যেরকম কিছু কোরআন আসার আগে শোনা যায় না । কপার্নিকাস , গ্যালিলিও , ব্রুনো , নিউটন , ও আইনস্টাইনের আবির্ভাব হয়েছে কোরআন আসার পর । ইউরোপের সেই অন্ধকার থেকে হঠাৎ করে কপার্নিকাস , গ্যালিলিও , নিউটন , ও আইনস্টাইনের মতো বিজ্ঞানী ও বড় বড় গণিতবিদদের আবির্ভাব বিস্ময়করই বটে । বিজ্ঞান তো এরকম কোন কোয়ান্টাম জাম্প নয় । এর পেছনে অবশ্যই যৌক্তিক কারণ আছে - সে ইতিহাস বেশ নোংরা । ক্যাথলিক চার্চ দীর্ঘদিন ধরে মুসলিমদের অবদান ও কোরআনকে পশ্চিমা বিশ্বের জনগণ থেকে যথাসম্ভব লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে । এমনকি পশ্চিমা বিশ্বের জনগণের কাছে ইসলাম , ইসলামের নবী , ও মুসলিমদের সম্পর্কে অত্যন্ত আজে - বাজে ধারণা দেয়া হয়েছে । কিন্তু চার্চের অধিকার খর্ব হওয়াতে এবং সেই সাথে ইন্টারনেট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রসার লাভের পর থেকে ধীরে ধীরে মানুষ তাদের অপকর্ম সম্পর্কে জেনে যাচ্ছে । যাহোক , কোরআন মানুষকে জ্ঞান - বিজ্ঞান - মনস্ক করে , জ্ঞান - বিজ্ঞান - বিরোধী নয় । আর এ কারণে মুসলিম বিজ্ঞানীদের মধ্যে স্বঘোষিত নাস্তিক দেখা যায় না । ধর্মের সাথে বিজ্ঞানের সংঘর্ষ হচ্ছে অন্যান্য ধর্মের ফেনোমিনন । ফলে অন্যান্য ধর্মের ফেনোমিননকে জোর করে ইসলামের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে চাইলেই তো আর হবে না । সত্যকে মেনে নেয়ার মত সৎ সাহস না থাকলে নীরব থাকাটাই শ্রেয় - সভ্য লোকজন সেটাই করেন । কিন্তু যুক্তিবাদ , বিজ্ঞানমনষ্কতা , মুক্তচিন্তা , ইত্যাদির আড়ালে অপপ্রচার চালিয়ে কিছু অজ্ঞ লোকজনকে হয়ত বিভ্রান্ত করা যেতে পারে কিন্ত তাতে বড় কিছু অর্জন করা যাবে বলে মনে হয় না । যারা বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন প্রতারণা ও ছল - চাতুরির আশ্রয় নিয়ে কোরআনকে অবৈজ্ঞানিক প্রমাণ করার চেষ্টা করছে তাদের উদ্দেশ্যে অনেক আগেই ওপেন ডিবেট চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়া হয়েছে । কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার জন্য এগিয়ে আসেনি । ফলে এরকম একটি গ্রন্থের বিরুদ্ধে যারা জেনে - শুনে নিয়মিত অপপ্রচার চালিয়ে আমজনতাকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত আছে , তারাই হচ্ছে প্রকৃত বিজ্ঞান - বিরোধী বা অপবিজ্ঞানী । যে গ্রন্থকে একাধিক নিরপেক্ষধর্মী বিজ্ঞানী সার্টিফাই করেছেন সেই গ্রন্থের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো মানে বিজ্ঞানেরই বিরোধীতা করা ।
নিউজডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম পরিবেশ কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠির নয় । এটা সবার । তাই এর উপর বিপর্যয় আসলে তা গোটা পৃথিবীর জন্য বিরূপ প্রভাব বয়ে আনবে । পরিবেশ বিপর্যয় রক্ষায় জনসচেতনতার বিকল্প নেই । সরকারি - বেসরকারি উদ্যোগে পরিবেশ রক্ষায় এগিয়ে আসতে হবে । জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বেশি দায়ী পশ্চিমা ধনী দেশগুলোকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর পরিবেশ রক্ষায় সব রকম সহায়তা দিতে হবে । গতকাল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ' র ( আইইএস ) উদ্যোগে সিনেট ভবনে আয়োজিত ' জলবায়ু পরিবর্তন ও একুশ শতকে পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ ' শীর্ষক তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন । আইইএস ' র পরিচালক প্রফেসর ড . রকিব আহমেদ ' র সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন , রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড , আব্দুস সোবহান । বিশেষ অতিথি ছিলেন , রাবি প্রো - ভিসি প্রফেসর ড . এম নুরুল ¬ াহ , রাবি ট্রেজারার প্রফেসর এম আব্দুর রহমান । সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেমিনার আয়োজক কমিটির সচিব পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড . গোলাম মোস্তফা । অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক প্রফেসর ড . সারওয়ার জাহান , জীব ও ভূ - বিজ্ঞান অনুষদের ডীন প্রফেসর ড . জাহিদ হাসান , সাবেক ডীন প্রফেসর ড . গোলাম কবীর , পরিবেশ বিজ্ঞান অনুষদের সহকারী অধ্যাপক ড . আবুল কালাম আজাদ , ড . রেদওয়ানুর রহমানসহ বিভিন্ন বিভাগের সভাপতি ও সিনিয়র অধ্যাপকবৃন্দ । উদ্বোধনী দিনে পরিবেশের উপর গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অষ্ট্রেলিয়ার কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা ডোরা মারিনোভা । সেমিনারে বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশ থেকে ২৫০ প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন । এর মধ্যে শুধুমাত্র ভারত থেকেই ৪০ জন প্রতিনিধি ছাড়াও আমেরিকা , জার্মানী , অষ্ট্রেলিয়া , চীন , জাপান , পাকিস্তান , দক্ষিন কোরিয়া , নেপাল , শ্রীলংকা ও আর্জেটিনা ' র প্রতিনিধিরা এ সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন । তিন দিনব্যাপী সেমিনারে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশের উপর প্রায় ১২৩টি ' র মত গবেষণামূলক প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হবে । উপস্থাপিত প্রবন্ধ ও আলোচনা থেকে জলবায়ু পরিবর্তন , ক্ষতিকারক গ্যাস কার্বন ডাই আইড নির্গমণ ও এর প্রভাবে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে ' র ক্ষয়ক্ষতি এবং কিভাবে এ ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিভিন্ন সমাধান বের হয়ে আসবে বলে সেমিনারে জানানো হয় । অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন হাবীবুন নাহার । সেমিনারে প্রধান অতিথি রাবি ভিসি বলেন , জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বিশ্বের সব দেশের মতো বাংলাদেশেও সচেতনতামূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রতিনিয়তই হচ্ছে । এটা আমাদের জন্য ইতিবাচক । প্রধানমন্ত্রী জলবায়ূ পরিবর্তনের কারণে ক্ষতির মুখে থাকা উন্নয়নশীল দেশগুলোকে আর্থিক সহায়তা ফান্ড গঠন করার জন্য বিশ্বব্যাপী চেষ্টা চালাচ্ছেন । এর জন্য বেশি ঝুকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ । জলবায়ু পরিবর্তনে বেশি দায়ী পশ্চিমা ধনী দেশগুলো । শিল্পোন্নত এই সব দেশের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের খেসারত দিতে হচ্ছে বাংলাদেশের মতো গরিব দেশগুলোকে । কারণ পরিবেশ বিপর্যয় কোন নির্দিষ্ট স্থানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না । এর প্রভাব কম বেশী পাশ্ববর্তী অঞ্চলে পরবেই । তাই জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বেশি দায়ী এই সব ধনী দেশগুলোকে অবশ্যই ক্ষতিপুরণ দিতে হবে । প্রো - ভিসি বলেন , পরিবেশ আমাদের । এর ক্ষতি হলে আমাদের সবাইকে দুর্ভোগ পোহাতে হবে । তাই পরিবেশ বিষয়ে সচেতন হতে হবে । পরিবেশ বিপর্যয় ঠেকাতে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে । অনুুষ্ঠানের সভাপতি প্রফেসর রকিব আহমেদ বলেন , পরিবেশ সম্পর্কে শুধু নিজে সচেতন হলেই চলবে না । সবাইবে সচেতন করে তোলতে হবে । আমাদের মনে রাখতে হবে । পৃথিবী একটাই । একে রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের সবার । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এসআরএস / এসএকে .
' পুনর্মুদ্রিত সংবিধানে অধ : স্তন আদালতের বিচারকদের বদলি , পদোন্নতি ও শৃঙ্খলা বিধানের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শের বিধান না থাকায় বিচার বিভাগ প্রশাসনের অধীনে ফিরে গেছে । এতে করে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ আলাদা করার যে অর্জন , তা ধূলিসাৎ হয়ে গেছে । সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে অধঃস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি , পদায়ন ও শৃঙ্খলা বিধানের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের বিধান ছিল । মুদ্রিত সংবিধানে এখন তা নেই । '
প্রথম কথা , কস্ট রিকভারির পর প্রফিট গ্যাসের ৫৫ % থেকে ৮০ % মালিকানা পেট্রোবাংলার হলেও সম্পূর্ণ গ্যাসের কত ভাগ মালিকানা পেট্রোবাংলা পেলো তা হিসেব করতে গেলে কস্ট রিকভারি পর্যায়ে কত পরিমাণ গ্যাস পেট্রোবাংলা পেল সে হিসাবও করতে হবে । কস্ট রিকভারি পর্যায়ে ৫৫ % গ্যাস কস্ট রিকভারি গ্যাস হিসাবে কোম্পানির ভাগে গেলে এবং বাকি ৪৫ % গ্যাস সমান অনুপাতে ভাগাভাগি হলে কস্ট রিকভারি পর্যায়ে কোম্পানির ভাগে পড়বে ৫৫ % + ২২ . ৫ % = ৭৭ . ৫ % গ্যাস এবং পেট্রোবাংলার ভাগে পড়বে ২২ . ৫ % গ্যাস । এই কস্ট রিকভারি পর্যায়ের গ্যাস এবং কস্ট রিকভারি পর্যায়ের পর প্রফিট গ্যাস পর্যায়ের প্রাপ্য গ্যস - এই দুয়ের যোগফলের মাধমে নির্ধারিত হবে পেট্রোবাংলা মোট গ্যাসের কতটুকু পেলো । কাজেই কস্ট রিকভারি পর্যায়ের পর প্রফিট গ্যাস পর্যায়ে ৮০ % ভাগ গ্যাস পেট্রোবাংলা পাওয়ার মানে এই না যে পেট্রোবাংলা মোট গ্যাসের ৮০ % পেলো ।
এবং কাশ্মীর ! হোলগার বারংবার একটা জায়গাকেই গুরুত্ব দিচ্ছেন । কাশ্মীর । ওল্ড টেস্টামেন্টে রয়েছে , ইহুদিদের আদিপুরুষ আব্রাহাম হারান শহরে থাকতেন । এত দিন ধারণা ছিল , হারান মেসোপটেমিয়া - য় । হোলগার জানাচ্ছেন , না । শ্রীনগরের অনতিদূরে ' হারওয়ান ' ই সেই হারান । ওল্ড টেস্টামেন্টে আছে , ' বেথ পিওর ' অঞ্চলের সামনে রাখা উপত্যকা বেয়ে মোজেস তাঁর উদ্দিষ্ট ঈশ্বরের দেশে পৌঁছে যান । হোলগার দেখাচ্ছেন , কাশ্মীরের ঝিলম নদীকে প্রাচীন ফারসি ভাষায় বলা হত বেহাত । এবং ঝিলম উপত্যকা যেখানে উলার হ্রদের সঙ্গে মিশেছে , তারই নাম ' বেহাত পিওর । '
অল্প কথায় মায়ের অবস্থান বেশ সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছ . আমার বেশ ভালো লেগেছে .
চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ । আমাদের ঐতিহ্য টিকে থাকুক আপনার মতো যারা কাজ করছেন তাদের প্রতি সালাম ।
পুরোনো সেই সব ফোরামিকদের কাছে আমার আকুল আবেদন , ফিরে আসুন আপনাদের প্রিয় রংমহলে ।
লীগ বরং জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ , বিশেষত অর্থনৈতিক দর্শন , অনুসরণ করেছে - করে চলেছে এখনো । জাতীয়তাবাদী দলই এদেশে কুখ্যাত ' মুক্তবাজার অর্থনীতি ' সর্বাগ্রে গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে - যে অর্থনীতির লক্ষ্য মানুষের উন্নয়ন কিংবা তার সৃষ্টিশীল বিকাশ নিশ্চিত করা নয় । মুনাফা , শুধুই মুনাফা লাভ এই বাজার অর্থনীতির অন্বিষ্ট । এই মুক্তবাজার অর্থনীতির ভেতর দিয়েই পুঁজি দেশে দেশে আবির্ভূত হয় সর্বশক্তিমান ঈশ্বর হিসেবে - যে পুঁজির সর্বগ্রাসী আধিপত্য নিশ্চিত করার জন্যে তার রাজনৈতিক ভৃত্যরা কখনো সরকার রূপে , কখনো বহুজাতিক কোম্পানি রূপে , সমাজের বিপুল অধিকাংশ মানুষের জীবন ও স্বার্থের বিকাশ পরিপন্থী নানান কার্যক্রম গ্রহণ করে । জাতীয়তাবাদী দল ও আওয়ামী লীগ , জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় পার্টিকে নিয়ে এই পুঁজির সেবাই করে চলেছে দীর্ঘকাল । এই পুঁজি সমাজে সুস্থ গণতান্ত্রিক চেতনা , সাংস্কৃতিক মান ও সুরুচি বিকাশের অন্তরায় । শাসকশ্রেণীর নানান ফিকিরবাজ রাজনীতিকরা পুঁজির মদমত্ত শাসন থেকে উদ্ভূত অপসংস্কৃতিরই শিকার । আপন স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্যে এহেন কাজ নেই তারা করতে পারে না , এহেন শব্দ নেই তারা উচ্চারণ করতে পারে না ।
রুবাইয়্যাত ভাই , যেই হাসিনা সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মূলা ঝুলিয়ে সরকারে এসে দিব্যি গোল্ডফিস সেজে বসে আছে , তারা ব্যবস্থা নেবে আমিনীর বিরুদ্ধে , এই আশা আমাদের মল - মূত্রের মতোই ত্যাগ করা উচিৎ ! ! !
পোষ্ট করেছেন : ১৩ টি মন্তব্য করেছেন : ৬৮ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৬ মাস ১৪ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৮৩২ বার
লাকির বাসায় ২৬শে জুন রাতভর জিয়াদ মায়ের কছে ফেরার জন্য কান্নাকাটি করে । একপর্যায়ে ওয়াসিম ও লাকি ঘুমের ওষুধ খাওয়ায় জিয়াদকে । ২৭শে জুন দিনভর জিয়াদ ঘুমিয়ে থাকে । এদিকে অপহরণকারীরা ২৭শে জুন বিকাল ৫টায় ৩ লাখ টাকা নিয়ে জিয়াদের মা মাসুমাকে নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়া শহীদ মিনারে আসতে বলে । দেন - দরবার শেষে জিয়াদের মুক্তিপণ নির্ধারিত হয় ১ লাখ টাকা । মাসুমা বিষয়টি র্যাব - ১১ নারায়ণগঞ্জ ক্যাম্পকে জানায় ।
তবে আরও বিষয় থাকতে পারে যেমন : স্থান , সময় ইত্যাদি । তবে এখনই চাকুরি নিয়ে ভাবছি না । তবে আবার আর পড়াশোনা করতেও ইচ্ছে করছে না ।
তিনি আরো বলেন , " কম্পিউটার সোর্স সবসময় চেষ্টা করে তার পণ্য সম্ভারে আন্তর্জাতিক মানের সেরা পণ্য ও সার্ভিস যুক্ত করে ব্যবসায় নতুন ধারার উন্মোচন করতে । বিশ্বনন্দিত মোলেক্স ব্র্যান্ড - এর সঙ্গে সফল অংশীদারিত্ব আমাদের সেবামানকে আরো সমৃদ্ধ করবে । "
জাতিসংঘের জনসংখ্যা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী উচ্চ প্রজনন হার সমৃদ্ধ দেশগুলোর বেশির ভাগই আফ্রিকায় । বিশ্বের মোট জনসমষ্টির মাত্র ১৮ ভাগের বসবাস উচ্চ প্রজননক্ষম এলাকায় । যেখানে নারীরা গড়ে প্রায় ২ জন কন্যা সন্তান জন্ম দেন । আফ্রিকার নারীদের উচ্চ প্রজনন ক্ষমতা ও অধিক সন্তান জন্ম দেয়ার প্রবণতা গোটা মহাদেশে খাদ্য উত্পাদন ও সরবরাহ প্রক্রিয়াকে হুমকির মুখে ফেলে দিতে পারে । আমেরিকার জনসংখ্যা পরিস্থিতি দীর্ঘদিন ধরেই স্থিতিশীল স্বাভাবিক আছে । ৪০ বছর পরও এই অবস্থার অস্বাভাবিক কোনো পরিবর্তন বা খুব একটা হেরফের হবে না । আদমশুমারি ব্যুরোর হিসাব মতে , দুই বছর বয়সী দেশটির প্রায় অর্ধেকের বেশি শিশু জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর । ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গ রাজ্যের বর্তমান জনসংখ্যা কাঠামো বিশ্লেষণে দেখা গেছে , নন হিস্পানিক সাদা চামড়ার লোকদের বয়স রাজ্যের
ঢাকা , ৮ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : জাতীয় মহিলা ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ আনসার - ভিডিপি । আজ শুক্রবার চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রথম সেমিফাইনালে তারা ৬ - ১ গোলের বড় ব্যবধানে হারায় সাতক্ষীরা জেলাকে । অংম্র চিং মারমার হ্যাটট্রিক ও নুবাই চিং মারমার জোড়া গোলে এ বিশাল জয় পায় তারা । প্রথমার্ধেই ৪ - ১ গোলে এগিয়ে থাকে বিজয়ী দল । তবে ৪ মিনিটের মাথায় সুরাইয়া গোল করে এগিয়ে নেন সাতক্ষীরাকে ( ১ - ০ ) । এরপর আর তাদেরকে কোনো সুযোগই দেয়নি আনসার । ১০ মিনিটেই নুবাই চিং গোল করে সমতায় ফেরান দলকে ( ১ - ০ ) । এরপর ২৪ ও ৩০ মিনিটে দু ' টি গোল করে আনসারকে এগিয়ে নেন নুবাই চিং ( ৩ - ১ ) । ৩৯ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান বাড়ান নুবাই চিং ( ৪ - ১ ) । ৫২ মিনিটে গোল করে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন অংম্র চিং । ৭৭ মিনিটের মাথায় মাইনু মারমা গোল করলে ৬ - ১ গোলে ধরাশয়ী হয় সাতক্ষীরা । আগামীকাল শনিবার একই ভেনূ্যতে নারায়ণগঞ্জ ও যশোর দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বিকেল ৪টায় পরস্পরের মুখোমুখি হবে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমআর / এনডিএস / ১৯ . ৩০ ঘ . ) ঢাকা , ৮ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : জাতীয় মহিলা ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ আনসার - ভিডিপি । আজ শুক্রবার চট্টগ্রাম এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রথম সেমিফাইনালে তারা ৬ - ১ গোলের বড় ব্যবধানে হারায় সাতক্ষীরা জেলাকে । অংম্র চিং মারমার হ্যাটট্রিক ও নুবাই চিং মারমার জোড়া গোলে এ বিশাল জয় পায় তারা । প্রথমার্ধেই ৪ - ১ গোলে এগিয়ে থাকে বিজয়ী দল । তবে ৪ মিনিটের মাথায় সুরাইয়া গোল করে এগিয়ে নেন সাতক্ষীরাকে ( ১ - ০ ) । এরপর আর তাদেরকে কোনো সুযোগই দেয়নি আনসার । ১০ মিনিটেই নুবাই চিং গোল করে সমতায় ফেরান দলকে ( ১ - ০ ) । এরপর ২৪ ও ৩০ মিনিটে দু ' টি গোল করে আনসারকে এগিয়ে নেন নুবাই চিং ( ৩ - ১ ) । ৩৯ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান বাড়ান নুবাই চিং ( ৪ - ১ ) । ৫২ মিনিটে গোল করে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন অংম্র চিং । ৭৭ মিনিটের মাথায় মাইনু মারমা গোল করলে ৬ - ১ গোলে ধরাশয়ী হয় সাতক্ষীরা । আগামীকাল শনিবার একই ভেন্যুতে নারায়ণগঞ্জ ও যশোর দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বিকেল ৪টায় পরস্পরের মুখোমুখি হবে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমআর / এনডিএস / ১৯ . ৩০ ঘ . )
শরীফ ভাই সেটা সমস্যা না । একজন ব্যক্তির পক্ষে সব বিষয় নিয়ে জানাটা সম্ভব নয় সেজন্য তার উচিত আগে পছন্দের একটি বিষয় নির্ধারণ করা এবং সেই লাইনে পড়াশুনা করা ( প্রাতিষ্ঠানিক নয় বরং নিজে থেকে ঘেঁটে ঘেঁটে পড়া ) । ফোরামগুলো হয়তো পথ দেখায় দিবে , একটু আগায় দিবে । কিন্তু পুরোপুরি লেআউট মনে হয় কেউ দিতে পারবে না , তাহলে তারা ফোরামে বসে না থেকে নিজেদের ট্রেনিং / প্রোডাকশন সেন্টার খুলে ফেলতেন , আর যাদের ট্রেনিং / প্রোডাকশন সেন্টার আছে তারা ফোরামে এসে বসে থাকতেন না । আপনি আপনার পছন্দের বিষয় নিয়ে ( ধরুণ ইলেকট্রনিক্স - ই ধরলাম নিয়ে পড়ালেখা শুরু করুন দোকান থেকে বই কিনে । দেখুন ইউনিভার্সিটিগুলোতে কি পড়ায় ছাত্রদের কাছ থেকে টিপস নিয়ে শিখুন ( টিপস নেয়া মানে এই প্রশ্ন করা না যে কোন বই পড়বো , বরং প্রশ্ন করা আপনার কোন বই ভালো লেগেছে , প্রশ্নের ধরণেও অনেক সময় নির্ভর করে কিরকম সহায়তা পাবেন ) । আপনি যেসব বিষয়ে প্রশ্ন করছেন সেটা কারিগর ভাই বললেনই একদিনে অল্প কিছু কথায় বলা সম্ভব না । তার জন্য বহু পড়ালেখা ও সময় লাগবে সম্পাদনা : অমিতদাকে এ - দিলাম ( এ এবং এ + এখনও তুলে রাখলাম যদি আর কেউ ভালো উত্তর দেয় )
ডকুমেন্টারি : ANIKA ' S HOME ( আনিকা ' র বাড়ি ) সময় : ৮ মিনিট , ভাষা : ইংরেজি , কানাডায় নির্মিত , ২০০৯ অভিনয়ে : আনিকা হোসেন , গ্রন্থ ওয়াদুদ ও নাসরীন হোসেন । পরিচালনা , চিত্রনাট্য , চিত্রগ্রহণ , সম্পাদনা : সাইফুল ওয়াদুদ হেলাল
জেনারেশন৭৫ বলেছেন : সবাইরে ব্লগে দেখি মাঝে মাঝে . . . . . . লালসালু একটু বিয়া নিয়ে ব্যাস্ত ।
আমরা এর আগে একটি পোস্ট প্রকাশ করেছিলম , ব্লগার ব্লগে উবুন্টুর কাউন্টডাউন বোতাম লাগানোর পদ্ধতি । কিন্তু তখন পর্যন্ত উবুন্টু ' র কোন অফিসিয়াল ওয়েববাটন উবুন্টু ওয়েবসাইটে ছিল না । আমি শুধু পদ্ধতি ও কোথায় পাওয়া যাবে , তার ঠিকানা জানিয়েছিলাম । আজ আপনাদের জানাই যে উবুন্টুর ১০ . ০৪ ( লুসিড লিংক্স ) এর জন্য অফিসিয়াল ওয়েববাটন প্রকাশিত হয়েছে । ব্যাপক প্রতিযোগিতা শেষে , অন্য অনেক সুন্দর ও আকর্ষণীয় বাটনের মধ্য থেকে অবশেষে চারটি ডিজাইন বাছাই করা হলো । পছন্দের ছবির নিচে বর্ণিত কোড ব্লগের যে কোন একটি HTML / Javascript গেজেটে স্থাপন করুন । আর ওপেন সোর্সের ধারণাকে সমর্থন করুন । রুদ্ধ দুয়ারের বন্দীশালা থেকে মুক্তির আনন্দকে উপভোগ করুন । উবুন্টু ১০ . ০৪ ( লুসিড লিংক্স ) এর জন্য এই নতুন ওয়েববাটনের খবরটা প্রকাশিত হয়েছে Help spread the word about Ubuntu এই পাতাটিতে । লিনাক্স বিষয়ক আরও কয়েকটি ওয়েববাটন পাবেন উবুন্টু আর মিন্ট লিনাক্সকে প্রচার করুন পোস্টে ।
কফিহাউসের জয় হোক । আড্ডা ছড়িয়ে পড়ুক বাঙালীর ঘরে ঘরে এই দোয়া রইল ।
ক্যাচাল বলেছেন : আপনি মনে হয় প্রতীক দেখে ভোট দেন তাই ভাবতেছেন নেতারা একদল থেকে আরেক দলে যেতে পারবে না ! কিন্তু সবাই আপনার মতো প্রতীক দেখে ভোট দেয় না , অনেকেই ব্যক্তি দেখে ভোট দেয় !
প্রিয় লেখক , পাঠক সবাইকে বাংলা নববর্ষে র শুভেচ্ছা । আমরা যারা গল্প কবিতার সদস্য আসুন সকলেই সকলের লেখা পড়ি এবং মন্তব্য ও ভোট করি ।
যদি প্রজন্মের কেউ সাহায্য করেন , তাহলে উপকৃত হই । আমি AVI / WMV / MPEG বানিয়ে Youtube - এ আপলোড করতে চাচ্ছিলাম । এটার সমাধান যদি বলতে পারেন , তাহলে অনেক ঘরে মুভি আছে যা এভাবে অনলাইনে সেভ করে রাখতাম ।
এর আগে ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ক্রিশ্চিয়ান রিসি আর হেইডেন ক্রিশ্চিয়ানসনের সাথে করা ' পেনিলোপ ' প্রদর্শিত হয়েছে কান ফিল্ম ফেস্টিভালে । ফ্যান্টাসি ধরনের এ ছবিতে তার ভূমিকা অবশ্য প্রধান নয় , সহঅভিনেত্রীর । অক্টোবর পর্যন্ত ছবিটি বিশ্বজুড়ে ব্যবসা করেছে প্রায় ২০ . ৮ মিলিয়ন ডলার । আর নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে এসেছিল ' ফোর ক্রিসমাসেস ' । রোমান্টিক কমেডি ধাঁচের এ ছবিতে প্রধান চরিত্র কেট - এর ভূমিকায় রিজ অসাধারণ অভিনয় করেছেন বলে আলোচনা হয়েছিল । এ ছাড়া ২০০৯ সালে মুক্তি পাওয়া অ্যানিমেশন ফিল্ম ' মনস্টার ভার্সেস এলিয়েন্স ' ছবিতে একটি চরিত্রে কণ্ঠ দিয়েছেন রিজ ।
বি্ষয়টি আমার কিছু লেখা নিয়ে । গুগলে সার্চ দিতেই কিছু লেখা বেরিয়ে এলো । কৌতুহলী হয়ে সাইটে গিয়ে দেখলাম আমার কিছু লেখা অন্য সাইটে কপি পেস্ট করা হয়েছে , অথচ আমার কোন নাম বা সাইটের উল্লেখ নেই । খুব কি ক্ষতি হত যদি আমাকে লেখকের সামান্য স্বীক্ৃতিটুকু দেয়া হত । নীচে দিলাম ঠিকানা ।
আসসালামু আলাইকুম , কেমন আছেন সবাই ? আমি যে বিষয় নিয়ে বলতে যাচ্ছি তা সম্পকে অনেকেই খুব ভালভাবে জানেন আবার অনেকেই জানেননা । যারা জানেন না তারা ভালভাবে লক্ষ্য করুন আর যারা যানেন তারা এই ওয়েবসাইট টি ফলো করতে পারেন । যাইহোক এবার মূল বিষয়ে আসা যাক । যে বিষয় শেয়ার করতে যাচ্ছি তাকে বলা হয় Traffic Exchange । আপনি একজনের ওয়েবসাইট অথবা রেফার লিংক দেখবেন এর বিনিময়ে আপনারটা দেখা হবে । এককথায় বলতে পারেন এটা হলো … সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ুন »
ব্যবসায়িক সূত্রে চীনের সাথে আমার সম্পর্ক প্রায় ১২ বছরের । গতকাল বুধবারই আমার ৩৮ বছর পূর্ণ হল । সেই মধ্যবিশ থেকে এই শেষত্রিশের একযুগ পরিক্রমায় চীনের বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কিছু শহর বারবার দেখেছি । কখনো কখনো কোনো শহর ছয় মাসের ব্যবধানে গিয়ে চিনতেও কষ্ট হয়েছে । কখনো ফ্যাক্টরি ম্যানেজারের বিশাল কক্ষে বসে ভেবেছি চীনারা ফ্যাক্টরি নির্মাণে যত দক্ষ অফিস নির্মাণে তত দক্ষ নয় । কখনো ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকদের দুপুরের খাওয়া খেতে দেখে মনে হয়েছে এতো কম খেয়ে এরা এতো কাজ করে কী করে । কখনো কোম্পানি পরিচালকের দোভাষি দিয়ে শুধু সৌজন্য প্রকাশ করাকে মনে হয়েছে সময়ের অপচয় , কারণ তিনি আমার সাথে পরিচিত হবারও কোনো দরকার ছিল না , আর ব্যবসায়িক কোনো কাজও তিনি আমার সাথে করলেন না , তাহলে শুধুমাত্র দেখা করার জন্য - এমন একটা ঘটা করা এপয়েন্টমেন্টের কী দরকার ছিল ! কখনো মুগ্ধ হয়েছি রাতের খাবারের সময় গাড়িচালক , ফ্যাক্টরি ম্যানেজার , মার্কেটিং ম্যানেজার , কোনো প্রয়োজনীয় শ্রমিক , সবাই একসাথে সহজ স্বাচ্ছন্দ্যে আমার সাথে একসাথে একই টেবিলে খেতে বসায় , এবং সবাই মিলে একসাথে পানাহারে গল্পে মত্ত হয়ে ওঠায় । একযুগের অভিজ্ঞতা কম নয় , কিন্তু আমার এক অমিত প্রাপ্তি আছে চীন থেকে - আমি দেখেছি , কত রকমের চীনাদেরকেই তো দেখলাম , কিন্তু তাদের সবার মধ্যে একটা ব্যাপার আমাকে ভীষণ ভাবিয়েছে , আমার কাছে মনে হয়েছে এটা তাদের সেরা অর্জন , আমি এদের কারো মধ্যেই ছিঁটেফোটা হামবড়ামি দেখিনি । আর আমাদের দেশে - উপমহাদেশে হামবড়ামি তো সবচেয়ে বড় রোগ । আমার কাছে চীনাদের এই হামবড়ামিশূণ্য পরিশ্রম ও জীবনাচরণকেই মনে হয়েছে ওদের উন্নতির প্রধান কারণ ।
সাহিত্যের তরী ভাসুক , সংস্কৃতির জোয়ার আসুক এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ফরিদগঞ্জ লেখক ফোরামের ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে । গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া ৩ দিনব্যাপি কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সাহিত্য আড্ডা , গল্প লেখা ও রচনা প্রতিযোগিতা , আবৃত্তি , উপস্থিত কুইজ ও . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
প্রতি বছর শীতকালে সুইডেনের প্রত্যেক শহরে বরফের ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়ে থাকে । সেটাই ঐতিহ্য । তো এবারে অতিকায় একটি ভাস্কর্য বানানো হয়েছে । শুয়োরের । চার গজেরও বেশি উঁচু । ওজন কয়েক টন ।
এক কথায় , ফ্যাসিবাদের এই পুনরুত্থানের সময় , ফ্যসিবাদ মোকাবিলার দক্ষ জ়েনারেল - সুভাষের চলে যাওয়াটা শুধু ক্ষতিকারক নয় , অন্যায় হয়েছে । অন্যায় বলছি , কারন - দিল্লী থেকে ' কেমো ' নিয়ে ফিরে আসার পর , নেতাজি ইন্ডোর ষ্টেডিয়াম - এ - কতগুলো গণতন্ত্রিক জন্তু জানোয়ারদের সাথে বৈঠকে পাঠানোটা পার্টীর অন্যায় হয়েছে । সেদিনই রমলা কে জিগ্যেস করেছিলাম ' এটা তুই কি করে allow করলি ? ' ওখানে কোন আলোচনা হয়নি । সুপরিকল্পিত ভাবে হেনস্তা করা হয়েছে । যেটা ওর ' কেমো ' নেওয়া শরীর আর সহ্য করতে পারেনি । একে বলে গণতান্ত্রীক পদ্ধতি । মিটিং থেকে ফিরেই ও অসুস্থ হয়ে পরে । খুব বেদনা দায়ক । আজ মনে হয় , সেদিন যদি আর একটু জোর দিয়ে ওকে ওই সব গণতান্ত্রীক জন্তু জানোয়ারদের সাথে , যাদের কেউ সাংসদ , কেউ বিধায়ক , তাদের সাথে বৈঠকে যাওয়া থেকে আটকাতে পারতাম , তা হ ' লে হয়তো আজ ওকে হারাতে হত না । মৃত্যুপথ যাত্রী মানুষ এর যন্ত্রণা টা যাদের কাছে বড় নয় , মস্তানি দেখানো টাই বড় ।
TV - র ব্যাধি আরো যে অমূল্য সম্পদ আমাদের জীবন থেকে সন্তর্পণে চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে , তা হচ্ছে ব্যক্তিগত ও পারস্পরিক সম্পর্কের উষ্ণতা । আধুনিকায়নের জন্য আমি সময়ের যে সাশ্রয়ের কথা উল্লেখ করেছি , সেটা শহুরে উন্নত জীবনে গ্রামীণ জীবনের চেয়ে বেশী হবার কথা । উদাহরণস্বরূপ শহরের একটা মধ্যবিত্ত বাসায় বর্তমানে একটা ফ্রিজ থাকতেই পারে । ' এখন কিনুন এবং পরে কিস্তিতে মূল্য পরিশোধ করুন ' - ভোগ - সুখের ও ভোগ্যপণ্যের জয়জয়কারের যুগের এই ধরনের শ্লোগানের বদৌলতে একটা ওয়াশিং মেশিন ও রাইস কুকারও থাকতে পারে । গ্যাসের চুলা যে থাকবে সেটা প্রায় নিশ্চিত । তাহলে দেখুন একজন গৃহকর্তাকে হয়তো রোজ আর বাজারে যেতে হচ্ছে না , কাউকে হয়তো নিজের কাপড় আর কাচতে হচ্ছে না , জ্বালানি কাঠের ব্যবস্থা করতে হচ্ছে না , ভাত রাঁধতে হচ্ছে না - ইত্যাদি ইত্যাদি উপায়ে কোন পরিবারের স্বামী এবং স্ত্রী দু ' জনেরই প্রচুর সময় সাশ্রয় হবার কথা । এক কালে এই ঢাকা শহরের কোন গৃহকর্তাকে যেখানে একই পরিমাণ অন্ন ও বস্ত্রের সংস্থানের জন্য ( প্রয়োজনীয়টুকুর কথাই না হয় ধরা যাক ) আরো বেশী সময় বাইরে থাকতে হতো , ফেরার পথে বাজার করতে হতো , সপ্তাহে একদিন রেশনের লাইনে দাঁড়াতে হতো - গৃহকর্ত্রীকে সারাদিন রান্নাঘরে কাটাতে হতো - বয়স্ক গরুর মাংস সারাদিন ধরে চুলায় চাপিয়ে সিদ্ধ করতে হতো ( কারণ প্রেসার কুকার তখন আজকের মত সহজলভ্য ছিল না ) - খুঁতখুঁতে স্বভাবের হলে নিজের / স্বামীর কাপড় নিজে কাচতে হতো - আজ বলতে গেলে ঐ একই সামাজিক অবস্থানের পরিবারের স্বামী - স্ত্রীকে এসবের কিছুই করতে হয় না । একদিন যে গৃহবধূটি ' সংসারের ঝামেলায় ' এবং ' সময়ের অভাবে ' ভালো করে স্বামীর কাছে বসে দু ' টো মনের কথা বলতে পারেনি , আজকের দিনের তেমন একটি পরিবারের গৃহবধূর তো স্বামীর সোহাগে আকণ্ঠ ডুবে থাকার কথা ! কিন্তু তাই কি হয় ! ! না প্রায়শই তা হয় না , কারণ দুজনেই হয়তো ঐ বেঁচে যাওয়া বাড়তি সময়ে TV দেখেন - TV যেন দুজনেরই ক্লীব প্রেমাস্পদ অথবা মধ্যবর্তী একটা সত্তা ।
এবার নিজের ব্লগ নিজেই ডিজাইন করুন । হ্যাঁ , বন্ধুরা এতদিন ব্লগার . কম এর দেয়া ডিফল্ট টেমপ্লেটগুলো নিয়ে যাদের মনক্ষুন্নতা ছিল , তাদের জন্য আনন্দের খবর নিয়ে আমি আজ উপস্থিত হয়েছি । এখন থেকে নিজের ব্লগের টেমপ্লেট নিজেই ডিজাইন করতে পারবেন । অত্যাধুনিক সব ডিজাইন নিয়ে গুগল আপনার সেবার জন্য প্রস্তুত হয়েছে । আর এইসব ডিজাইন পরিবর্তন করার জন্য কোন xml ফাইল আপলোড করতে হবে না , কোথাও কোন HTML এডিট করতে হবে না । এই অংশে টেমপ্লেটের সৌন্দর্য পরিবর্তন করার পর উপরে ডানে থাকা লেখাতে ক্লিক করে ব্লগের নিয়মিত ড্যাশবোর্ডে প্রবেশ করুন । যথারীতি Layout অংশের Page Elements ট্যাবে ব্লগের বিভিন্ন কলামে প্রয়োজনীয় গেজেটগুলো স্থাপন করতে পারবেন । আমার কাছে এই নতুন টেমপ্লেট ডিজাইনগুলি সত্যিই ভাল লেগেছে । দিনে দিনে প্রযুক্তি পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে । মানুষের রুচি , সৌন্দর্যবোধ পাল্টাচ্ছে । সময়ে সাথে সাথে মানুষ নতুন কিছু পাবার জন্য উন্মুখ হয়ে উঠেছে । মানুষের এই নতুন চাহিদার প্রতি সম্মান করে ব্লগার তাদের ডিজাইনেও যে পরিবর্তন এনেছে , তা সত্যি প্রশংসার দাবীদার । ব্লগের বর্ডার , পোস্ট অংশ , সাইডবারের গোলাকার কর্ণার , ব্লগ বডির অর্ধস্বচ্ছ ভাব ব্লগলিখিয়েদেরকে সন্তুষ্ট করবে এ আমি জোর গলায় বলতে পারি । নতুন ওয়েব দুনিয়ায় আপনার পরিচিতিকে অন্যভাবে উপস্থাপন করতে এই বৈশিষ্ট্যগুলো সহায়তা করবে । তবে সার্বিকভাবে ব্লগ লোডিং টাইম একটু বেশি লাগছে বলেই আমার কাছে মনে হয়েছে ( এটা আমার ধীরগতির ইন্টারনেট কানেকশনের জন্যও হতে পারে ) । মনে রাখুন যে এটা blogger . com এ পাওয়া যাবে না । পাওয়া যাবে draft . blogger . com সাইটে । অর্থাৎ এখনও এই সুবিধাটি নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে । কোনরকম সমস্যা হয়ে গেলে ব্লগার কর্তৃপক্ষ ক্ষতিপূরণের দায়িত্ব নেবে না । নিচের ছবিটি একটি ডেমো ব্লগের । আপনাদের উদ্দেশ্যে নমুনা হিসেবে উপস্থাপন করছি ।
মন্দিরের পুরোহিত বা মসজিদের হুজুর যদি কোন মেয়ের দিকে তাকিয়ে থাকেন তাহলে গেল গেল বলে রব উঠবে । কিন্তু গুরু শাহরুখ , জেম্স বন্ড অথবা শাকিব খান যদি আপনার মেয়ে বা স্ত্রীকে চুমোয় চুমোয় ভিজিয়েও দেয় তাতে কার কী সমস্যা ? এত পরম পাওয়া , সাক্ষাৎ জান্নাত দর্শন । গুরুজী নেন , আরও নেন … এ তো আপনারই অধিকার । অথবা আরেকটু বাড়িয়ে ; এ তো উদারতা , দান ।
পোস্ট করা হয়েছে : শুক্র আগস্ট ২১ , ২০০৯ ১০ : ৪৬ পূর্বাহ্ন
যাই হোক , ক্যাসেটটিতে ভাষা আন্দোলনের ওপর কিছু কথাবার্তা থাকলেও বিশেষভাবে লক্ষণীয় হল জামায়াতে ইসলামীর নেতা গোলাম আযমের দু ' দফা সাক্ষাৎকার , যাতে তিনি নিজেকে ভাষা আন্দোলনের একজন সক্রিয় নেতা হিসেবে জাহির করার চেষ্টা করেছেন । এই প্রচেষ্টা যে কত অসৎ ও হীন এর একটা প্রমাণ হচ্ছে , এ ক্যাসেট তৈরির সময় তথ্য সহায়তা যারা করেছেন তাদের মধ্যে আমার নাম উল্লেখ । এ কাজ করার উদ্দেশ্য যে এই প্রতারণাপূর্ণ ব্যাপারটির প্রামাণ্যতা নিশ্চিত করা এতে কোন সন্দেহ নেই । কিন্তু আমার তথ্য সরবরাহ করার বিষয়টি সর্বৈব মিথ্যা ছাড়া আর কিছুই নয় । এক বন্ধু ক্যাসেটটি দেখার জন্য আমাকে দেয়ার আগে এ বিষয়ে আমি কিছুই জানতাম না । ভাষা আন্দোলনে গোলাম আযমের ভূমিকা সম্পর্কে প্রচার কাজে আমি তথ্য দিয়ে জামায়াতে ইসলামীকে সহায়তা করেছি এটা প্রচার করা থেকে বড় ধৃষ্টতা আর কি হতে পারে ? কতখানি নৈতিক অধ : পতন ঘটলে এ কাজ কোন ব্যক্তির পক্ষে সম্ভব , সেটা বলাই বাহুল্য ।
রংমহল » রূপালী পর্দা » বলিউড মুভি » শাহরুখ খান এর নতুন লুক_ডন টু ছবিতে
হানিফার মনের আগুন জ্বলিয়া উঠিল - নির্বাণ আগুন দ্বিগুণ বেগে জ্বলিয়া উঠিল - কারবালার কথা মনে পড়িল । হু - হু শব্দে কাঁদিয়া উঠিলেন , মস্হাব অপ্রতিভ হইলেন । কিছুক্ষণ পরে হানিফা মস্হাবের হস্ত ধরিয়া বলিলেন , " ভ্রাতঃ ! তুমি আমার মাথার মণি , হৃদয়ের বন্ধু , প্রাণের ভাই ! আইস , তোমাকে একবার আলিঙ্গন করি । তুমি সীমারকে বন্দি করিয়াছ - তোমার এ গৌরব , কীর্তি অক্ষয়রূপে জগতে চিরকাল সমভাবে থাকিবে - তুমি বিনামূল্যে আজ হানিফাকে ক্রয় করিলে । ভ্রাতঃ , আমার আর গমনের সাধ্য নাই । সীমারের নাম শুনিয়া আমি অধীর হইয়াছি । আরবের সর্বশ্রেষ্ঠ মহাবীর ভ্রাতৃদ্বয়ের শিরচ্ছেদ বিবরণ শুনা অবধি সীমারকে একবার দেখিব মনে করিয়া আছি । দেখিব , তাহার দক্ষিণ হস্তে কত বল , সে খ র ধরিতে কেমন পটু ; তাহাকে কয়েকটি কথামাত্র জিজ্ঞাসা করিব । এ ছাড়া সীমারে আর আমার কোন সাধ নাই । সীমার সম্বন্ধে তুমি যাহা করিবে আমি তাহার সঙ্গী আছি । আর বেশি দূর যাইব না , আজ এখানেই বিশ্রাম । "
আজিজুল হক বান্না : ক্যান্টনমেন্ট থেকে জেনারেল জিয়াকে এলিফেন্ট রোডে নিয়ে এসে তাহেরের সাথে মিলিত হবার পর বিপ্লবের পরবর্তী কার্যক্রম শুরু হবে । তাহের প্রতীক্ষায় আছেন । হাবিলদার সিদ্দিক এসে জানান , জেনারেল জিয়া আসেননি । তিনি তাহেরকে টু ফিল্ড আর্টিলারীতে যেতে বলেছেন । একথা শুনে তাহের ভীষণ ক্ষেপে যান । তাহের উত্তেজিত হয়ে বলেন : ' তার মানে কি ? তোমাদের না স্ট্রিক্টলি ইন্সট্রাকশন দিলাম জিয়াকে যেভাবে হোক , এখানে আনতে হবে । ' হাবিলদার সিদ্দিক বলেন : ' আমরা স্যার ভাবলাম , উনি তো আপনারই মানুষ , উনি যখন বললেন , তখন আমাদের তাই করা উচিত । ' তাহের ইনুকে বলেন : ' এরা একটা রিয়েল ব্লান্ডার করে ফেলল । আমি চেয়েছিলাম আমাদের বিপ্লবের কেন্দ্রটাকে ক্যান্টনমেন্টের বাইরে নিয়ে আসতে । এখন যদি জিয়া ক্যান্টনমেন্টে থাকে , তাহলে তো সে তার পুরো ইনফ্লুয়েন্সটা ওখানে কাজে লাগাবে । আমাদের এখনই ক্যান্টনমেন্টে যাওয়া দরকার । ' [ প্রাগুক্ত : পৃ - ২৮৬ ] রাজনৈতিক ইতিহাসের বিশ্লেষকদের মতে , জেনারেল জিয়াকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের করে এনে তাহের তার পূর্বপরিকল্পিত পরবর্তী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করাতে ব্যর্থ হওয়ার মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসের গতিধারা বদলে দিয়েছে । তারা আরও মনে করেন , জেনারেল জিয়া ক্যান্টনমেন্ট ছেড়ে বাইরে এসে তাহেরের ' বিপ্লবী ' কার্যক্রমের সাথে যুক্ত হলে প্রথমত তাঁর জীবন সংশয়াপন্ন হতে পারতো । দ্বিতীয়ঃ সেনাবাহিনীকে চেইন অব কমান্ডে আনা সম্ভব হতো না এবং সিরাজুল আলম খান - ইনু - তাহেরদের পরিকল্পনা মতো জাতীয় সেনাবাহিনী ধ্বংস হয়ে যেতো । কেননা তখন সেনাবাহিনীকে চেইন অব কমান্ডে এনে ঐক্য ও শৃক্মখলাবদ্ধ করে জাতীয় আস্থা অর্জনে জেনারেল জিয়ার কোন বিকল্প ছিল না । জিয়ার একটি সিদ্ধান্তে জাতীয় ইতিহাসের গতিধারা ঘুরে যায় এবং ইতিহাসই জাতির ভবিষ্যৎকে জিয়ার হাতে তুলে দেয় । বন্দি অবস্থা থেকে মুক্ত হয়ে জেনারেল জিয়া সতর্ক ও সাবধানী হয়ে ওঠেন । তিনি বাঘের থাবা থেকে বের হয়ে সাপের গর্তে পা ফেলার বোকামী করতে চাননি । জেনারেল জিয়ার শুভাকাঙ্ক্ষী সেনা অফিসাররা তাঁকে ক্যান্টনমেন্টের বাইরে যেতে বারণ করেন । জেনারেল জিয়া সৈনিকদেরকে আরও ক ' জন সেনা অফিসারকে তাঁর কাছে ডেকে আনতে বলেন । একে একে মীর শওকত আলী , আবদুর রহমান , নুরুদ্দীন প্রমুখ কর্নেল এবং ব্রিগেডিয়ার পর্যায়ের অফিসাররা এলেন । এবারে জেনারেল জিয়া বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্যদের বলেন : ' তোমরা বরং কর্নেল তাহেরকে এখানে নিয়ে আসো । আমি এখানেই তার সাথে মিলিত হতে চাই । ' [ প্রাগুক্ত ২৮৪ ] শাহাদুজ্জামান এভাবেই ঘটনা বর্ণনা করেছেন । তবে ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে অন্যরকম ভাষ্য থাকলেও এটা সত্যি যে , জেনারেল জিয়া তাহেরের ডাকে ক্যান্টনমেন্ট ছেড়ে তাদের বিপ্লবের আড্ডায় গিয়ে যোগ দেননি । বরং ক্যান্টনমেন্টে অবস্থান করে ঘটনাপ্রবাহের নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করে ইতিহাসের নায়ক হয়েছেন । তাহের অগত্যা ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে জেনারেল জিয়ার সাথে কথা বলার সিদ্ধান্ত নেন । এবারও জাসদ নেতা হাসানুল হক ইনু তাহেরের সহচর । শাহাদুজ্জামান লিখেছেন : ' ' টু ফিল্ড আর্টিলারীতে পৌঁছালে সৈনিক সংস্থার লোকেরা তাহেরকে কোলে করে ট্রাক থেকে নামান । তাহেরের ক্র্যাচ ছিটকে পড়ে অন্যদিকে । তারা শ্লোগান দেন কর্নেল তাহের জিন্দাবাদ , জেনারেল জিন্দাবাদ । কাঁধে করে তাহেরকে তারা নিয়ে আসেন জিয়ার সামনে । ' [ প্রাগুক্ত ২৮৮ ] শাহাদুজ্জামানের বর্ণনা মতে , জিয়া তাহেরের সাথে কোলাকুলি করেন । এমনকি তিনি নাকি এও বলেন যে , ' ' তাহের ইউ সেভড মাই লাইফ , থ্যাংক - ইউ । থ্যাংক ইউ সো মাচ । ' ' [ প্রাগুক্ত : পৃ - ২৮৮ ] । তাহের বলেন , ' আমি কিছুই করিনি , করেছে এই সিপাইরা । অল ক্রেডিট গোজ টু দেম । ' উপস্থিত সেনা অফিসাররা তাহেরের মতো একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা অফিসারের সৈনিকদের নিয়ে মাঝ রাতে ক্যান্টনমেন্টে উপস্থিত হওয়ার তাৎপর্য ও কার্যকারণ নিয়ে নানা ধরনের প্রশ্ন আলোড়িত হয় । জেনারেল জিয়া তাহেরকে কেন ধন্যবাদ দিচ্ছেন এবং গুরুত্ব দিয়ে কথাবার্তা বলছেন , তা অনুধাবন করতে পারছিলেন না । জিয়ার বাইরে না যাওয়ার সিদ্ধান্তে ভেতরে ভেতরে ক্ষুব্ধ তাহের । তিনি জিয়ার সাথে একান্তে আলাপ করতে চান । এ সময় বঙ্গভবনে আটকে থাকা খালেদ মোশাররফের ক্যু ' র প্রধান সহকারী ব্রিগেডিয়ার শাফায়াত জিয়াকে ফোন করেন । জাসদ - তাহেরের সৈনিক সংস্থার লোকেরা তখন বঙ্গভবন দখল করে নিয়েছে । তার আগে তারা ক্যান্টনমেন্ট নিয়ন্ত্রণে নেবার অভিযান চালায় এবং অস্ত্রাগার দখল করে সাধারণ সৈনিকদের মাঝে অস্ত্র বিলি করে দেয় । শাফায়াত জিয়াকে জানান , ' তিনি সিপাইদের কাছে সারেন্ডার করবেন না । ' শাফায়াতের ধারণা , জিয়াই এখন পুরো ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করছেন । শাফায়াত জিয়াকে বললেন , ' আপনি কিছু করবেন স্যার তো অফিসারদের নিয়ে করেন , এসব জোয়ানদের নিয়ে করতে গেলেন কেন ? ' জেনারেল জিয়া শাফায়াতকে শান্ত হতে বলেন এবং সেখানে উপস্থিত তাহেরের সাথে কথা বলতে বলেন । শাফায়াতও অন্যান্য অফিসারদের মতো ক্যান্টনমেন্টে তাহেরের উপস্থিতিতে অবাক । তাহের ফোন ধরে শাফায়াতকে বলেন , ' জাস্ট কোয়ায়েটলি সারেন্ডার । ভয় পাওয়ার কিছু নেই । এভরিথিং ইজ আন্ডার কন্ট্রোল । ' শাফায়াত আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকার করেন এবং তাহেরের সৈনিক সংস্থার লোকেরা বঙ্গভবন ঘিরে ফেললে , তিনি বঙ্গভবনের দেয়াল টপকে পালাতে গিয়ে তার পা ভেঙ্গে ফেলেন । এ সময় জেনারেল খালেদ মোশাররফ দৃশ্যপট ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন দশম বেঙ্গলে । এর মাত্র কদিন আগে শাফায়াত জামিলরা খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে খন্দকার মোশতাক ও আগস্ট ক্যু ' র মেজরদের বিরুদ্ধে পাল্টা অভ্যুত্থান করেন এবং জেনারেল জিয়াকে সপরিবারে স্ব - গৃহে বন্দি করে রাখেন , প্রেসিডেন্ট মোশতাককে বঙ্গভবনে বন্দুকের মুখে পদত্যাগে বাধ্য করেন । জেনারেল জিয়া অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে লিখিতভাবে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন । একই সময় ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ র্যাং ক পরিবর্তন করে নিজে নিজেই সেনা প্রধান পদে অধিষ্ঠিত হন । তাহের জেনারেল জিয়ার সাথে বৈঠকে ২ নবেম্বর / ' ৭৫ - এর রাতে খালেদ মোশাররফের ক্ষমতা দখল করার পরের রাজনৈতিক ঘটনা ও পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেন । বিশেষ করে কীভাবে তারা ' বিপ্লব ' সংগঠন করেন জিয়াকে তার বর্ণনা দেন । তাহের এক পর্যায়ে জিয়াকে বলেন , ' ' আমরা ঠিক করেছি আগামীকাল আমাদের প্রথম কাজ হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে একটা সমাবেশ করা । সেখানে জাসদ কর্মীসহ অন্যরাও থাকবে । সেখানে বক্তৃতার মাধ্যমে জনগণকে অভ্যুত্থানের ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা দিতে হবে । সেখানে আমি এবং আপনি বক্তৃতা দেবো । ' '
ঢাকা , ২৭ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : আজ সোমবার সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী সংক্রান্ত বিল নিয়ে আলোচনা করেছে আইন , বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি । সকাল ১১টায় জাতীয় সংসদ ভবনে কমিটির ৪১তম বৈঠকে এনিয়ে আলোচনা শুরু হয় । শেষ হয় বেলা ২টায় । সংসদ সচিবালয় সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে । উল্লেখ্য , সংবিধান ( পঞ্চদশ সংশোধন ) আইন - ২০১১ প্রণয়নে আনীত এই বিলটি গত ২৫ জুন সংসদে উত্থাপন করা হয় । সংসদে উত্থাপনের পর এ বিলটি অধিকতর পরীক্ষা - নিরীক্ষা করে ২ সপ্তা ' র মধ্যে রিপোর্ট প্রদানের জন্য স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয় । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এসকে / এইচএফ / সস / ১৪ . ৩০ঘ . )
বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মিহির কুমার দে জানান , ঘটনার পর কোস্টগার্ড , পুলিশ ও বনবিভাগের একটি টিম ঘটনাস্থলে রওনা হয়েছে ।
১৯৪৮ এ জাতীসংঘের অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইসরাইল রাষ্ট্রের যখন সূচনা হয় তখন ইউরোপিয় অনেক দেশই এর বিরোধীতা করেছিল । যতদুর জানি ব্রিটেনই এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশী সোচ্চার ছিল ।
তাপস ভাই … গানের কথায় যেই " তোমাকে " আলো ভেবে আপন আঁধারে হারিয়ে ফেলার ব্যাপারটা আছে , তা যদি সুখের অনুভূতি হয় তাইলে আমি অনেক সুখী …
আরব ব্যবসায়ী ও ধর্ম প্রচারকগন ৮ম শতকে চট্টগ্রাম ও আকিব বন্দরে আগমন করেন । এই দুই বন্দরের মধ্যবর্তি হওয়ায় কক্সবাজার এলাকা আরবদের ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসে । নবম শতাব্দীতে কক্সবাজারসহ বৃহত্তর চট্টগ্রাম হরিকেলার রাজা কান্তিদেব দ্বারা শাসিত হত । ৯৩০ খ্রিষ্টাব্দে আরাকান রাজা সুলাত ইঙ্গ চন্দ্র চট্টগ্রাম দখল করে নেবার পর থেকে কক্সবাজার আরাকান রাজ্যের অংশ । ১৬৬৬ সালে মুঘলরা চট্টগ্রাম দখল করে নেয় । মুঘল সেনাপতি বুজুর্গ ওমেদ খান কর্ণফুলির দক্ষিণের মাঘ কেল্লা দখল করে নেন এবং আরাকানবাসী রামু কেল্লাতে আশ্রয় নেয় , যা কিনা পরে মুঘলরা হঠাৎ আক্রমন করে দখল করে নেয় । কক্সবাজারে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেইষ্ঠ ইন্ডিয়া কোম্পানি চাষীদের মাঝে জমি বিতরণের এক উদারনীতিক পদক্ষেপ নেয় । এর ফলে চট্টগ্রাম ও আরাকানের বিভিন্ন অঞ্চল হতে মানুষ এই এলাকায় আসতে থাকে । বার্মা রাজ বোধাপায়া ( ১৭৮২ - ১৮১৯ ) ১৭৮৪ সালে আরাকান দখল করে নেন । প্রায় ১৩ হাজার আরাকানি বার্মারাজের হাত থেকে বাঁচার জন্য ১৭৯৯ সালে কক্সবাজার থেকে পালিয়ে যায় । এদের পুনর্বাসন করতে ইষ্ঠ ইন্ডিয়া কোম্পানি একজন হিরাম কক্সকে নিয়োগ দেয় । প্রতি পরিবারকে ২ . ৪ একর জমি এবং ছয় মাসের খাদ্যসামগ্রি প্রদান করা হয়েছিল । পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শেষ হবার পূর্বেই হিরাম কক্স ১৭৯৯ সালে মৃত্যু বরণ করেন । পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় তার অবদানের জন্য কক্স - বাজার নামক একটি বাজার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । এই কক্স - বাজার থেকেই কক্সবাজার জেলার নামের উৎপত্তি ।
নিউজডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম দেশের শিশু সদনগুলোতে মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মিজানুর রহমান । সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন । ' মানবাধিকার লঙ্ঘনের অতীত এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট ' শীর্ষক এ সেমিনারের আয়োজন করে বাংলাদেশ পোয়েটস ক্লাব । মিজানুর রহমান বলেন , দেশের শিশু সদন তথা এতিমখানায় শিশুর একবেলা খাওয়ার জন্য মাথাপিছু এক টাকা ৩৮ পয়সা বরাদ্দ থাকে । অপ্রতুল এ বরাদ্দের ব্যাপারে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন , বর্তমান বাজার দরের তুলনায় একজন মানুষ এক টাকা ৩৮ পয়সা দিয়ে কি খাবার খেতে পারে তা অনুমান করা যায় । এতিমখানার শিশুদের খাবার গ্রহণের বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন , তাদের ক্ষেত্রে চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে । এ দেশের রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে অর্থ লুণ্ঠন কিংবা বিদেশে পাচারের ঘটনা ঘটছে উল্লেখ করে তিনি বলেন , মানবাধিকার লঙ্ঘনের একটি অন্যতম কারণ দুর্নীতি । দুর্নীতি বন্ধ না হলে মানবাধিকার লঙ্ঘনও বন্ধ হবে না । যারা দুর্নীতি করে তাদের রাজনীতি করারও অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেন মিজানুর রহমান । তিনি বলেন , মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সামাজিক ন্যায় বিচার অত্যন্ত জরুরি । প্রত্যেক ব্যক্তি দায়িত্ব সচেতন থাকলে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে । ১৯৭২ সালে প্রণীত সংবিধান অক্ষুন্ন থাকলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা কম হতো মন্তব্য করে তিনি বলেন , সংবিধানেই বলা আছে আমরা সমতা , সামাজিক ন্যায় বিচার ও মানবসত্ত্বা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেছি । তাই একজন নাগরিক চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত কিংবা বসতভিটা থেকে উচ্ছেদ হলে তার মর্যাদা ভূলুণ্ঠিত হয় । এটা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন , বলেন মিজানুর রহমান । একজন কৃষক বীজ কিংবা সারের অভাবে চাষ করতে না পারলে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় । এর ফলে ওই কৃষক ঋণের দায়ে জর্জরিত হলে তাও মানবাধিকার লঙ্ঘনের পর্যায়ে পড়ে বলে উল্লেখ করেন তিনি । তিনি জানান , স্কুল কলেজের পাঠাগার ঠিকমতো ব্যবহার হয় কিনা সম্প্রতি তা পরিদর্শনে গিয়ে তিনি দেখেছেন , বছরের পর বছর সেগুলো খোলা হয় না । অথচ শিক্ষামন্ত্রণালয় থেকে স্কুল কলেজের লাইব্রেরীর বই সংগ্রহের জন্য বরাদ্দ থাকে । কিন্তু স্কুলগুলোতে সেই অর্থ যথাযথভাবে ব্যবহার হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেন তিনি । সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন , বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় । এ ধরনের ঘটনার প্রতি কমিশন নজর রাখছে । সেমিনারে বক্তব্য দেন সাবেক সচিব মার্গুব মোর্শেদ , পোয়েটস ক্লাবের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী প্রমুখ । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এসএ .
কালিঝুলি মাখা এক গল্পকথক মলিন বেশে , এসেছিল গেল বছর মধুমাস জ্যৈষ্ঠের শেষে । জলময় নিম্নভূমি , নীলকন্ঠ পাখির শিসসাধন , দেখেছে নাকি শ্যামবর্ণ , এমনই এক অচিন বন । শত অব্দের প্রাচীন প্রহরে মোহনায় আজ সন্ধিক্ষণ , ঘরপালানো ছলবাতাসে তির তির কাঁপে অখিল মন ; সেই কল্পিত সোনাকুঞ্জ আমার অরঞ্জিত ইন্দ্রলোক , ধরাধামে যমজ কুহক খুঁজছি সেজে পর্যটক ।
পাগলা দাশু লিখেছেন : আমি এবছর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের CSE ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হতে চাচ্ছি । ক - ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় মেরিট লিস্টে আমার অবস্থান ২৮তম । আমি কি CSE ডিপার্টমেন্ট পাব ? এই ডিপার্টমেন্ট কেমন ? সুযোগ - সুবিধা কেমন হবে ? কেউ যদি বিস্তারিত জানান তাহলে খুবই উপকার হয় । ধন্যবাদ ।
শিল্পকারখানা সপ্তদশ শতকের শেষার্ধে , ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এ অঞ্চলের চার্পাতা নামক স্থানে একটি কটন মিল স্থাপন করে । বর্তমানে কুমিল্লার খদ্দর কাপড় সারা দেশে অত্যন্ত বিখ্যাত । এখানে অবস্থিত উল্লেখযোগ্য টেক্সটাইল মিলঃ হালিমা টেক্সটাইল মিলস ; লোহা ও স্টিল ফ্যাক্টরিঃ মোজাহের সমবায় মিল , রাধারানী ম্যানুফ্যাকচারিং ওয়ার্কস , কাইয়ুম স্টিল মিলস লিমিটেড ; ফার্মাকিউটিকালস - স্কাইল্যাব , কুমিল্লা আয়ুর্বেদিক ফার্মেসি , শর্মা কেমিকেল , অ্যার্কো ইন্ডাস্ট্রি প্রভৃতি ।
লেখক বলেছেন : দয়া করে রাগিবের ৩৬ নং কমেন্টটি দেখবেন ।
আফগানিস্তানের যুদ্ধ পাকিস্তানকে অস্থিতিশীল , গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টাকে দুর্বল এবং সামরিক একনায়কতন্ত্রের একদশক পর দেশের সমৃদ্ধি অর্জনের প্রয়াসকে বিঘ্নিত করছে । সোমবার ব্রিটেনের দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকাকে দেয়া এক একান্ত সাক্ষাত্কারে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি এ কথা বলেন । ইসলামাবাদে প্রেসিডেন্ট ভবনে দেয়া সাক্ষাত্কারে আফগানিস্তানের যুদ্ধ শেষ হওয়ার শ্লথগতিতে পাকিস্তানে সৃষ্ট ব্যাপক উদ্বেগের কথা উল্লেখ করে জারদারি বলেন , আমেরিকান কৌশলগত নীতির ফলাফলের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বোঝাপড়ায় ঘাটতি রয়েছে । তিনি বলেন , যুক্তরাষ্ট্রে টেকসাস রাজ্য ও আমেরিকান সমাজে মেক্সিকোর মাদকবিরোধী যুদ্ধে যে পার্থক্য দৃশ্যমান ঠিক তেমনি আমাদের সীমান্তে যে যুদ্ধ চলছে তা অবশ্যই বিপুল প্রভাব ফেলছে । আজকেই এক আত্মঘাতী বোমাবাজ বেলুচিস্তানের পুলিশ কমপাউন্ডে হামলা চালিয়েছে । আমি মনে করি আফগান যুদ্ধ পুরো অঞ্চলে বিশেষ করে পাকিস্তানে প্রভাব ফেলছে । সন্ত্রাস বিরোধী যুদ্ধে পাকিস্তানের সহযোগিতা নিয়ে গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউস থেকে প্রকাশিত রিপোর্টে যে কড়া সমালোচনা করা হয়েছে , সে সম্পর্কিত প্রশ্নে জারদারি বলেন , পাকিস্তান সর্বদাই ওয়াশিংটনের মতামত শুনে এসেছে । কিন্তু কিছু কংগ্রেস সদস্য ও যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যম পাকিস্তান সম্পর্কে কিছু না জেনে কথা বলে । প্রেসিডেন্ট জারদারি বলেন , ষাট বছর ধরে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রতা । তাদের রাজনৈতিক পদ্ধতিকে আমরা শ্রদ্ধা করি । সুতরাং সব সময়ই নতুন পার্লামেন্ট আসে , আসেন নতুন প্রতিনিধি । আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি অনুধাবনে তাদের সময় লাগে । তিনি বলেন , আমার মনে হয় ১২ বছর যাবত্ আমেরিকা , আফগানিস্তানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে । স্পষ্টতই সবার ধৈর্যচ্যুতি ঘটছে বিশেষ করে আমেরিকান জনগণের এবং তারা এর জবাবের জন্য তাকিয়ে আছে । প্রেসিডেন্ট জারদারি বলেন , বাণিজ্যের চেয়ে নিরাপত্তার দিকে আমাদের জোর দিতে হচ্ছে বেশি এবং আমাদের টিকে থাকার জন্য বাণিজ্যের প্রয়োজন । বিশ্ব গ্যাসের জন্য আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে যা যাবে আমাদের দেশের ভেতর দিয়ে ভারতীয় বাজারে এবং লোহিত সাগরে । কিন্তু এটা নেয়া যাবে না যতক্ষণ না আফগান সংকটের সমাধান হচ্ছে । সুতরাং আফগানিস্তান আমাদের জন্য প্রবৃদ্ধির বিষয় । তিনি বলেন , দেশে মূল্যবৃদ্ধি ঘটছে । আমাদের জ্বালানি আমদানি করতে হয় এবং জ্বালানির দামও বাড়ছে । যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে আমাদের একটি প্রদেশের কলকারখানা কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে । যখন কোন একটি সেক্টর অকার্যকর হয়ে পড়ে তখন এর প্রভাব অন্যান্য সেক্টরেও পড়ে । উচ্চপদস্থ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের দেয়া তথ্য অনুসারে বলা হয় , ২০০১ সাল থেকে সন্ত্রাস বিরোধী যুদ্ধে পাকিস্তানকে ৬ হাজার ৮শ ' কোটি ডলার ব্যয় করতে হয়েছে । ৩৩ হাজার ৩শ ' বেসামরিক ও সামরিক ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছে অথবা গুরুতর আহত হয়েছে ।
আসল কথার আগে কিছু ফাও কথা বলে নেই । বহুকাল পর একটা টপিক লিখছি ফোরামে । সবসময়তো শুধু উক্তি করেই যাই আর অন্যের পোস্ট ধোয়া মোছা করি : P । ফোরামে এত পরিমানে পোস্ট হয় যে সেইগুলো পড়তে পড়তে পোস্ট করার আর সময় পাই না । তার উপর আবার দ্বায়িত্ব তো আছেই । এখন অবশ্য একটু স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে শিপলু ভাইয়ের কিছুটা দ্বায়িত্ব শেয়ার করে নেওয়ার জন্য । ফোরামের বাইরেও আমাকে ব্যস্ত অনেক থাকতে হয় ( কেউ কেউ হয়তো আড়ালে বলবে ইজি কাজে বিজি ) । ব্যস্ততার মাঝেও একটু আধটু সময় পাই বৈকি । তখন হয়তো কিছু একটা লেখা যায় । কিন্তু সেখানেও সমস্যা । আমি অনেক দিন থেকে আমার একটা সমস্যা লক্ষ্য করছি । আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে বসলে দু - লাইন লেখার পর সব উল্টা - পাল্টা লেগে যায় । কি লিখছিলাম কেন লিখছিলাম সব এলোমেলো হয়ে যায় । আমার অনেক কিছুই লিখতে ইচ্ছা করে , অনেক কিছু শেয়ার করতে ইচ্ছা করে । কিন্তু পারি না । চেষ্টার এক পর্যায়ে মুখ থেকে একটি কথাই বের হয়ে আসে " ধ্যাৎ " । মনের বিক্ষিপ্ত অবস্থার কারণে হয়তো এমনটি হচ্ছিল ।
সকাল সকাল বৃষ্টিতে ভিজে পুরা রেডী ! কফির মগ হাতে , ঢুলু ঢুলু চোখ . . . পুরাই কবিতা লেখার আদর্শ পরিবেশ . . . রবীন্দ্রনাথের কসম আজকে একটা কবিতা লিখতেই হবে ! হেভি ভাব নিয়ে কম্পিউটারের সামনে বসি . . . নোটপ্যাড খুলে বসে থাকি । কবিতা আসি আসি করেও এসে পৌছাচ্ছে না ! নিজেকে ইন্সপায়ার করতে আবারো বলি , " রবীন্দ্রনাথের কসম . . . . . . " আঙ্গুল ফুটাই , কিছুক্ষন এইদিন সেইদিক তাকাই . . . পায়ের তালু চুলকাই . . . নাহ . . . জমে উঠতেসে না ! জানালা দিয়ে দেখি রোদ উঠি উঠি করতেসে ! ! সাথে সাথে জানালা বন্ধ করে পর্দা ফেলে দেই . . . পাগগল ? ? ? রোদরে দিবো এই কাব্যিক পরিবেশ নষ্ট করতে ? তারপর আবারো ঢুলু ঢুলু চোখে তাকায় থাকি . . . নোটপ্যাড তখনো সাদা . . . সেই বদ ছেলেটার ড্রয়ই খাতার মতো যার ঘাসময় মাঠের ছবিতে একটা দুষ্ট গরু সব ঘাস খেয়ে ভেগে গেসিলো মাঠ সাদা করে . . . ইতং বিতং ভাবতে থাকি , সেই সময় দেখি ফেইসবুকে একজন নক করসে ! how unpoetic ! ! বহুত পুরানা ক্লাসমেট , তাই রিপ্লাই দেই . . . সে জিগায় , " তোমরা কি এখনো ঐ অর্গানাইজেশানের সাথে আছো ? " আমি মনে মনে বলি , " কয় কি ? " কিন্তু টাইপ করি , " আসলে অনেকগুলো অর্গানাইজেশানের সাথেই তো আছি , তুমি কোনটার কথা বলতেসো ? " ( হাহা ! খায়া কাম নাই আর কি ! ) " ঐ যে , তুমি আর কায়েনাত কলেজে পড়ার সময় যে একটা সিক্রেট অর্গানাইজেশানের মেম্বার ছিলা . . . " ( খাইসে রে ! পুরাই ড্যান ব্রাউনের উপন্যাসের ক্যারেক্টার বানায় ফেলসে দেখি ! ! ) নিজেকে রবার্ট ল্যাংডন ভাবতে ভাবতে উদাসী হাতে টাইপ করি , " একটু স্পেসিফিক করে বলবা ? " " আরে ঐ যে STD . . . . তোমরা না STD এর মেম্বার ছিলে ? " " STD ? ? ? ? " ( STD ! ! ! ! ! কি অসামাজিক কথাবার্তা ! ! ) " হ্যাঁ , এতো অবাক হচ্ছো কেন ? ওহ বুঝেছি , সিক্রেট অর্গানাইজেশান , শেয়ার করতে চাও না , এইজন্য ? ? " " STD ? ? ? ? " ( শালার পো কয় কি ? ? ) " তানিয়া . . . আসলে অনেক আগের কথা তো , ঠিক ঠাক মনে নাই . . . " " আহ - হা . . . Save the Dinosaur ! STD ! তোমরা দুইজন না বলেছিলে পৃথিবীতে এখনো কিছু ডাইনোসর বেঁচে আছে আর গোপনে তাদের কে লালন পালন করা হচ্ছে . . . " " ওওওওওওওওওওওওওওওওওওও . . . . . . হেহে , Save the Dinosaur . . . হুম . . . বাহ ! তোমার এখনো মনে আছে . . . হাহা ! " ( আমার অনেকক্ষন ধরে চেপে রাখা শ্বাস এতো বিপুল গতিতে প্রবাহিত হয় যে সামনে রাখা কফির মগে সুনামী ওঠে ! সুনামী . . . . . . সুনামী ! ! ! ) " আশ্চর্য ! মনে থাকবে না কেন ? এখনো আছো ' ডাইনোসর বাঁচাও আন্দোলনের ' সাথে ? " " আসলে তানিয়া হইসে কি বুঝছো , ঐ সিক্রেট ল্যাবটা ছিলো ইন্দোনেশিয়ায় , তাও আবার একেবারে সমুদ্রের পাড়ে . . . খুব কষ্টের কথা , কিন্তু আমাকে বলতেই হচ্ছে . . . যেহেতু তুমি জানতে চাচ্ছো . . . ঐ ল্যাব , তার ভেতরে ২৪ টা ছোট ছোট নিষ্পাপ ডাইনোসর , আর তিনজন বিজ্ঞানী একই সাথে সমুদ্রগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে সুনামী তে . . . " " বল কি ? ? খুব কষ্ট লাগছে শুনে . . . " " থাক মন খারাপ কইরো না , এই নিষ্ঠুর সত্য আমাদের মেনে নিতেই হবে যে , পৃথিবীতে এখন আর একটাও ডাইনোসর বেঁচে নাই . . . তাই ' ডাইনোসর বাঁচাও আন্দোলন ' ও বন্ধ হয়ে গেসে . . . আর ঐ সিক্রেট অর্গানাইজেশানের সদস্যদের কথাও জানি না . . . কারন এটাও একটা সিক্রেট , কেও কাওকে চেনে না . . . ! ! " " ওহ ! খুব হৃদয় বিদারক ! " " আমি জানি ! আমরা এটা মেনে নিয়েছি ! মনকে শক্ত কর তানিয়া , তোমার মতো সেনসিটিভ মেয়ের এটা মানতে কষ্ট হবে জানি . . . ( হালার বেকুব ! ) কি আর করার ? আচ্ছা , আমি যাই , cAr . . . মানে ' create awareness of acid rain ' নামের একটা অর্গানাইজেশানের আমি মেম্বার তো , ঐখানে সবাইকে বৃষ্টিতে ভিজতে মানা করার জন্য একটা ক্যাম্পেইন করা হচ্ছে , কিছু কাজ আছে . . . " " oh sure ! যাও তাহলে . . . bye ! "
ওয়াসিম বলেছেন : কথায় আছে " খালি কলসি বাজে বেশি " , পশ্চিমাদের অবস্থাটা হল এরকম । নিজেদের দেশে ব্যক্তি স্বাধিনতার , বাক স্বাধিনতার খবর নাই , অন্য দেশের ব্যক্তি স্বাধিনতা , বাক স্বাধিনতা নিয়ে খুব চিল্লাবে ।
মসজিদুন নববী ' র খতিব ' আলী ইবনে আব্দুর রহমান আল হুযাইফী ' গত শুক্রবারের জুমআর খোতবায় , যুবকদেরকে ফেতনার প্রতি আহ্বানকারী সকল জিনিস পরিহার করে চলার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ।
মোহাম্মদ লোকমান বলেছেন : খারপ না মনে হচ্ছে । এসব দেশে শিক্ষকতা যথেষ্ট সম্মানের পেশা এখনো । আপনি আসবেন আসবেন বলছেন শুধু । একবার সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেন ।
এক / অপেক্ষার প্রহর অনেক কষ্টের । ধৈর্যেরও । সাতটা দিন রুনের খুব অস্থিরভাবে কাটে । বিজ্ঞানী জেডনের সাথে একজন প্রায়শূণ্য মহাকর্ষবলীয় এলাকা ঘুড়ে এসেছেন , এমন একজন আসছেন । নোরা নক্ষত্রপুঞ্জ , বৃত্তাকারে ঘুড়ে বেড়ানো কয়েক কোটি মাইল বিস্তৃত ধূমকেতু , পর পর দশটি মৃত নক্ষত্র , নক্ষত্রের কবরস্থান , মহাকাশে হটাৎ করে সৃষ্টি হওয়া মহাজ্যোতি , তারপর বিকশমান আরেকটি প্রাণীজগৎ কিংবা নতুন কোন বিশ্বব্রাম্মান্ড - [ . . . ]
আমি একজন সেক্যুলার মুসলিম বিবর্তনবাদীকে প্রশ্ন করেছিলাম , কোরান কি ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব কে সমর্থন করে ? তার জবাবে তিনি আমাকে উল্টো প্রশ্ন করেন , আপনি কোরানে কোথাও বিবর্তনবাদ তত্ত্বের বিরুদ্ধে কিছু খোঁজে পান ? অতঃপর আমি আবার প্রশ্ন করি , তার মানে কি ডারউইনের উষ্ণ পুকুর ( Darwin ' s warm little pond ) থিওরী অনুযায়ী প্রথম কোষ বা আদিকোষ আবির্ভূত হয়েছে ? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি কোরানের দুটো আয়াত কোট করেলেনঃ 32 : 7 - 8 এবং 39 : 6 32 : 7 - 8 : " Who created everything in perfect balance ? Thus He initiated the creation of man ( kind ) from hydrated inorganic matter ( clay ) . Then He made him to be reproduced out of the essence of a humble fluid . " 39 : 6 " He has created you all out of one living entity ( from a single life cell ) - and fashioned similarly its mate , male and female ( 6 : 99 ) . And He has bestowed upon you livestock of eight kinds in pairs . He creates you in the bellies of your mothers , creation after creation , in threefold depths of darkness . " এ থেকে বুঝা গেল উনাদের মতে কোরান উষ্ণ পুকুর থিওরীকে সমর্থন করে ! বিবর্তনবাদ অনুযায়ী প্রথম কোষ বা জীব কীভাবে সৃষ্টি হয়েছিল তা গত দেড়শ বছর যাবত বিবর্তনবাদী বিজ্ঞানীরা চেষ্টা করছেন । এ নিয়ে অনেক থিওরী ও ক্ষনস্থায়ী চাঞ্চল্যকর ও উন্মেদনাকারী খবর মিডিয়াতে ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে । মিডিয়াতে ঐসব চিন্তাচেতনা জীবিত থাকলে বিবর্তনবাদী বিজ্ঞানী মহলে এদের বেশীর - ই ভাগ হতাশা সৃষ্টি করেছে । জীববিজ্ঞান ব্যাকগ্রাউন্ডের কোন বিবর্তনবাদ বিশেষজ্ঞকে " অরিজিন অব লাইফ " সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তারা যথাসম্ভব এড়িয়ে যেতে চান এবং বলে থাকেন " অরিজিন অব লাইফ " ডারউইনের বিবর্তনবাদ ত্তত্বের সাথে সম্পর্কিত নয় ! মজার ব্যপার হলো সেক্যুলার মুসলিম বলে খ্যাত অনেকেই " অরিজিন অব লাইফ " কে সমর্থন করার জন্য কোরানের আয়াত কোট করতে দেখা যায় ! যদি ডারউইনের উষ্ণ পুকুর থিওরি ভুল প্রমাণিত বা ঠিক না হয় তা হলে কোট করা কোরানের আয়াত দুটো মিথ্যা হয়ে যাবে ? কিছুদিন আগেও ধারনা করা হত যে , ক্লে পার্টিকেল ( clay particle ) সম্ভবত আদিকোষ সৃষ্টিতে ক্যমিকেল রিয়াকশনকে ত্বরান্বতি করেছিল । এই আইডিয়ার উপর ভিত্তি করেই ডারউইনের উষ্ণ পুকুর থিওরী বা inorganic hypothesis of origin of life প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । কিন্ত বর্তমান গবেষনা অনুযায়ী তা প্রমাণ করা যায় না , বরং উল্টো ফলাফল দেখা যায় । এখানে দেখুনঃ Darwin ' s warm little pond theory tested এই আর্টিকল অনুযায়ীঃ " Life on Earth was unlikely to have emerged from volcanic springs or hydrothermal vents , according to a leading US researcher " মজার ব্যপার হলো , যে ক্লে পার্টিকেল ক্যমিকেল রিয়াকশনকে ত্বরান্বিত করে বলে ধারণা করা হতো তা হিতে বিপরীত । গবেষনা লন্ধ ফলাফল থেকে দেখা যায় ক্লে পার্টিকেল মূলত ক্যমিকেল রিয়াকশনকে বাধা দেয় ! তাদের ভাষ্য অনুযায়ী - " The reason this is significant is that it has been proposed that clay promotes interesting chemical reactions relating to the origin of life , " he explained . " However , " he added , " in our experiments , the organic compounds became so strongly held to the clay particles that they could not undergo any further chemical reactions . " এসব কারনে বিবর্তনবাদের গুরু প্রফেসর ডকিন্স বর্তমানে বলা বেড়াচ্ছেন যে আদিকোষ বা প্রথম জীব অন্য কোন গ্রহ থেকে আসতে পারে । তার সাথে ইদানিং যোগ দিয়েছেন প্রফেসর হকিন্স ! পরিশেষে কি দাঁড়াল , সেক্যুলার মুসলিমদের বর্নিত কোরানের আয়াত গুলো কি তাহলে মিথ্যা হয়ে গেল ? নাকি তারা বিবর্তনবাদীদের মত কোরানের ব্যাখ্যাকে চাহিদা অনুযায়ী বিবর্তন করবেন ? ? বাস্তবতা হচ্ছে কোরানের চেতনা বিবর্তনবাদ তত্ত্বের সাথে পুরোপুরি বেমানান । তাই কোরানে বিবর্তনবাদ তত্ত্ব খোঁজা - খুজি প্রচেষ্টা কোরান ও বিবর্তনবাদ তত্ত্ব সম্পর্কে অজ্ঞতাকেই ফুটিয়ে তোলে ।
সচেতন নাগরিক ও বিত্তশালীদের কাছে আমাদের আহ্বান − আসুন , আমরা সবাই বানভাসি লাখো মানুষের বীরোচিত বাঁচার সংগ্রামে শরিক হই , সহমর্মিতা ও স্বেচ্ছাসেবার দৃষ্টান্ত স্থাপন করি ; আমাদের আর্থিক সংগতিকে যথাযথভাবে কাজে লাগাই । নিজ এলাকায় যাই , সাধ্যমতো সহায়তার হাত প্রসারিত করি । এ দুর্যোগ সাহসিকতার সঙ্গে কাটিয়ে ওঠা আমাদের জন্য হতে পারে পরম গর্বের বিষয় । অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদ : সভাপতি , সুশাসনের জন্য নাগরিক ( সুজন ) । ড . বদিউল আলম মজুমদার : সম্পাদক , সুজন । গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কান্ট্রি ডিরেক্টর , দি হাঙ্গার প্রজেক্ট − বাংলাদেশ ।
নিহত নাজমা আক্তারের পিতা নুরনবী নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান , দূর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে আহত অবস্থা মেয়েকে এনে হাসপাতালে ভর্তি করাই । কিন্তু চোখের সামনেই প্রিয় সন্তানকে হারাতে হয়েছে । একই সাথে সমাপ্তি ঘটলো মেয়ে উচ্চ শিক্ষার স্বপ্নও ।
মুকুন্দ দাস আর মুকুন্দ রামের ভিতরে আমার খুব গোলমাল লেগে যেতো
ইনভার ভাইকে পেলে ভাল হতো , কই যে থাকেন আজকাল
তিনি আরো বলেন , " আমরা মনে করি তিনি ভিয়েনা কনভেনশন ভঙ্গ করে মানবধিকার লংঘন করেছেন । প্রেসিডেন্ট আসাদসহ যে কেও যদি মনে করে থাকেন যে তারা তাদের ইচ্ছামত সরকার চালাবের আর আমেরিকান সরকার তাদের ক্ষমতা প্রসারে গোপনে সাহায্য করবে তবে সেটি ভুল ভাবা হবে । "
২ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ' ৭২ সালের মূল সংবিধানের প্রস্তাবনা ও অনুচ্ছেদ ৬ , ৮ , ৯ , ১০ , ১২ , ২৫ , ৩৮ এবং ১৪২ পুনর্বহাল করে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হয় । একই বছরের ২৭ জুলাই রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি প্রকাশিত হয় । পরে সেপ্টেম্বরে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর নেতৃত্বে সংবিধান সংশোধনের জন্য একটি সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয় । সুপ্রিম কোর্টের রায়ে মূল সংবিধানের আটটি অনুচ্ছেদসহ এ সংক্রান্ত কিছু বিষয় পুনর্বহালের কথা বলা হলেও আইন মন্ত্রণালয় প্রায় ৭০টি অনুচ্ছেদ পরিবর্তন করেছে । সংবিধান সংশোধ সংসদীয় বিশেষ কমিটির উপনেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ আইনজ্ঞরা বলেছেন , সংসদের অনুমোদন ছাড়া সংবিধানের যে কোনো পরিবর্তন ও সংশোধন অবৈধ ও বেআইনি । সংবিধান সংশোধনে আইন মন্ত্রণালয়ের ' অযাচিত হস্তক্ষেপের ক্ষমতার উৎস কোথায় ' - তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সরকার পক্ষের একতরফাভাবে তৈরি খসড়া সংশোধনী নিয়ে আলোচনার জন্য সংসদীয় বিশেষ কমিটি । সংসদীয় বিরোধী দলনেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল । সে আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে সংবিধান সংশোধন প্রক্রিয়াকে ' অগ্রহণযোগ্য ' ও ' দূরভিসন্ধিমূলক ' আখ্যা দিয়ে বিএনপি ওই কমিটির চেয়ারম্যানকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে যে , বিশেষ কমিটির বৈঠকে সংসদীয় বিরোধীদল যাবে না ।
যুগে যুগে দেবদাস বাংলাদেশ , ভারত ও পাকিস্তান তিন দেশে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কালজয়ী উপন্যাস ' দেবদাস ' নিয়ে ১১টি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে । মূল বিষয়বস্তুর ঠিক রেখে তিন দেশের পরিচালকই ' দেবদাস ' কে নতুন রঙে এঁকেছেন । এ কাজে কেউ কেউ সফলও হয়েছেন ' দেবদাস ' । তবে সবার সফলতার ' দেবদাস ' এর চেয়ে একটু উজ্জ্বল যেন চাষী নজরুল ইসলামের । বরেণ্য এই নির্মাতা . . .
বেনাপোল , ২০ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : যশোরের শার্শা উপজেলার সোনা নদিয়া গ্রামে বজ্রপাতে কামরুল ইসলাম ( ৩০ ) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে । এ সময় তার অপর ২ বন্ধু আহত হয় । আজ সোমবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে । পুলিশ ও গ্রামবাসীরা জানায় , উপজেলার সোনা নদিয়া গ্রামে আজ বিকেলে কামরুল ও তার ২ বন্ধু মিলে নিজেদের পুকুরপাড়ে বসে গল্প করছিল । এ সময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলে কামরুল মারা যায় । গুরুতর আহতাবস্থায় তার অপর দুই বন্ধু মফিজ ও আশরাফকে যশোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে । নিহত কামরুল শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নের আ . রহমানের পুত্র । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এইউ / শাসি / ২০ . ০৬ ঘ . )
ফারুক ইকরামের গবেষণায় যানজটের প্রধান কারণ হচ্ছে নিরবচ্ছিন্নভাবে যানবাহন চলতে না পারা । আর রাজধানীতে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে চলতে না পারার অন্যতম কারণ হিসেবে ফারুক ইকরাম তার গবেষণায় উৎঘাটন করেছে সিগন্যালের লালবাতি / তিন / চার রাস্তার মোড় । পর্যাপ্ত সড়ক থাকা সত্বেও সিগন্যাল / লালবাতির আওতায় সকালের শুরু থেকে রাজধানীতে যানজটের উৎপত্তি । একটি তিন রাস্তা / চার রাস্তার সিগন্যালের কারণে প্রধান সড়ক সহ সংযোগ সড়ক গুলোর যানবাহন বার বার বাধাগ্রস্থ হয় এবং তীব্র যানজটের স্বীকার হয় এবং গাড়ী গুলো ধীর গতির হয়ে স্থীর হয়ে যায় । ট্রাফিক পুলিশ এক পাশের গাড়ী গুলোকে চলার সুযোগ করে দিতে গিয়ে আরও কয়েক লেনের গাড়ীকে লাল সিগন্যালের আওতায় স্থগিত করে দিতে হয় । প্রযুক্তির অভাবেই বহু বছর যাবৎ এই যানজটের সমস্যা । যার কারনে কিছুণ এই লেন সচল করে ঐ লেন বন্ধ করে এবং ঐ লেন সচল করে এই লেন বন্ধ করে । পর্যাপ্ত সড়ক থাকা স্বত্ত্বেও চলমান গাড়ী গুলো বাধাগ্রস্থ হয় এবং অপো করতে হয় । এই অপোর কারনে ঐ গাড়ী গুলো যেখানে কয়েক কিলোমিটার চলে যেতে পারত এবং তার পিছনের গাড়ী গুলো অগ্রসর হয়ে চলে আসতে পারত । সেখানে এই অপোর ফলে পিছনের গাড়ী সামনের গাড়ী এক সাথে জড়ো হয়ে যাচ্ছে এবং সিগ্যানাল ছাড়ার পর হুলুস্থুল করে ছুটাছুটি করছে । এভাবে চলতে চলতে এক পর্যায়ে চারপাশের সড়ক বক হয়ে যায় এবং নগরীতে দুুঃর্বিসহ যানজটের সৃষ্টি হয় । তখণ ট্রাফিকের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় । আশ্চর্যের বিষয় হলেও সত্য যে , এই পদ্ধতিতে ২৪ ঘণ্টা বিভিন্ন সড়কই বিভিন্ন সময়ে অব্যবহৃত থাকে সিগন্যাল / লালবাতির কারণে । এই চলমান গাড়ীকে বাধা সৃষ্টি এবং অব্যবহৃত সড়ক প্রকৃতভাবে ব্যবহার না হওয়ার কারণেই প্রধান সড়ক এবং শাখা সড়ক গুলোতে যানজটে স্থির হয়ে থাকে ।
গ্লিটজ : দীপু নাম্বার টু , দূরত্ব - এরপর ' আমার বন্ধু রাশেদ ' । মুহাম্মদ জাফর ইকবালের এতো উপন্যাসের মাঝে এটাই কেনো ?
কক্সবাজার , ৩ জুন : আটপৌরে জীবনের এক ঘেয়েমি কাটাতে দেশী - বিদেশী পর্যটকরা আসেন কক্সবাজার শহরে । পর্যটন শহরটির [ বিস্তারিত ]
স্টাফ রিপোর্টার : তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত করার বিষয়ে দলীয় এমপিদের নিজ নিজ এলাকায় জনমত গড়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । তিনি তাদের জানিয়েছেন , আদালতের রায়ের আলোকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল হয়ে যাবে । তা বাতিল করে এমনভাবে সংবিধান সংশোধন করা হবে যাতে আর কেউ অসাংবিধানিবভাবে ক্ষমতা দখল করতে না পারে । সংবিধানে ' ৭২ সংবিধানের মূল চেতনা ফিরিয়ে আনা হবে ।
সংবিধানে ষষ্ঠদশ সংশোধনী এনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বহালের দাবি জানিয়েছেন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক । আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সামুয়েল হ্যানিমেনের ১৬৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এডাব আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি জানান । সংগঠনের চেয়ারম্যান ডা . আরিফুর রহমানের সভাপতিত্বে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সহ - স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশারেফ হোসেন , হোমিও বোর্ডের সাবেক [ . . . ]
ভ্যাওয়া ব্যাঙ ত্যাঁদড়ের আছাড়ি । মাঝখানে ধরাতে নিজের পেটটি আস্তে আস্তে ফুলিয়ে ঢোল করে ফেললো । গোখরা সাপটি কিছুতেই ওকে পেটের ভেতর নিতে পারছে না । সাপের ছোট্ট মুখটি ফাঁক হতে হতে ফেঁটে যাবার অবস্থা ! এ অবস্থায় ব্যাঙটি বুঝতে পারে এখন আমাকে একটুও নড়চড় করা ঠিক হবে না ।
Download XML • Download text