ben-23
ben-23
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
শাহনূর ভাই , ইনস্টল করা এক্সপি ব্যাকআপ করে রাখতে চাইলে ফোরামে " হিরেন বুট সিডি " / " এক্রোনিস " কীওয়ার্ড দিয়ে খুজুন , পেয়ে যাবেন ।
এর সাথে জামাতের কোনই সম্পর্ক নেই । তিনি বলেন , বাংলাদেশের বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে না । বেগম খালেদা জিয়াও বিচার পাননি । বিচার পাবো না বলে নিজের পত্রিকা ফিরে পেতে আদালতের দ্বারস্থ হইনি । শফিক রেহমান বলেন , বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক মহলে প্রচারের জন্যে তারেক পরিষদ আন্তর্জাতিক কমিটির বিভিন্ন পদক্ষেপ প্রশংসার দাবি রাখে ।
আধুনিক হ্যাকারদের বিচক্ষণতায় সকলেই অভিভুত । তারা নিত্যনতুন কৌশল বের করছে পাসওয়্যার্ড হাতিয়ে নেয়ার জন্য । যেমনঃ Phising সাইট তৈরি , কি - লগার , নানা ভাবে প্ররোচনা মূলক ই - মেইল বা বিজ্ঞাপন সহ রয়েছে আরো বিভিন্ন পন্থা । এছাড়াও না জানা আরো অনেক পন্থা ব্যবহার করছে হ্যাকাররা ।
১৯ । বাংলা রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি লাভের পরও শিক্ষার মাধ্যমহিসাবে বাংলার প্রচলনে অনেকের অনীহার প্রোপটে অধ্যাপক আবুল কাসেম ১৯৬২ সালে দেশে বাংলা মাধ্যমে প্রথম ' বাংলা কলেজ ' প্রতিষ্ঠা করেন ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে , জেলার মিরপুরে পোড়াদহ এলাকার একটি ব্রিজ নির্মাণের জন্য টেন্ডার আহ্বান করা হয় । এ কাজের জন্য ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ দেয়া হয় ২০ লাখ টাকা । ওই কাজের জন্য ৫২ ঠিকাদার দরপত্র দাখিল করেন । যাচাই - বাছাই শেষে ৪৮ ঠিকাদারকে নিয়ে লটারি করা হয় । গত ২ ডিসেম্বর লটারির তারিখ নির্ধারণ করা হয় । ওইদিন মিরপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলমের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ ক্যাডাররা ঠিকদারদের হুমকি দিয়ে উপজেলা অফিস থেকে বের করে দেয় । আওয়ামী লীগ নেতাদের বাদ দিয়ে কারও কাজ দেয়া যাবে না বলে শাসিয়ে দেয় টেন্ডার কমিটির সদস্য সহকারী ভূমি কর্মকর্তাকে । ভয়ে সব ঠিকাদার চলে যাওয়ায় ৭ ডিসেম্বর লটারির তারিখ আহ্বান করা হয় । তবে ইউএনও অফিস থেকে এক নোটিশের মাধ্যমে জানানো হয় , কোনো ঠিকাদার না এলেও লটারির মাধ্যমে কাজ দেয়া হবে । ৭ তারিখে ভয়ে কোনো ঠিকাদার না এলে লটারির মাধ্যমে কাজ পান সরোয়ার হোসেন । কাজ পাওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগ ক্যাডাররা তাকে কাজ ছেড়ে দিতে বারবার হুমকি দিয়ে আসছিল । রোববার ছাত্রলীগ ক্যাডার রিগ্যান , ছন্দ , রিপনসহ ১০ / ১৫ জনের একটি দল ঠিকাদার সরোয়ারকে ধরে নিয়ে যায় মেয়র প্রার্থী ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এনামুলের অফিসে । সেখানে ব্রিজ নির্মাণকাজটি তাদের নামে লিখে দেয়ার জন্য চাপ দেয় । সরোয়ার রাজি না হওয়ায় অফিসের মধ্যে তাকে হাতুড়ি , লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয় । গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ।
আমার সবচেয়ে পছন্দ হয়েছে মোবাইল ফোনটা আর সবচেয়ে জঘন্য লেগেছে হাত ঘড়িটা ।
অবিশ্বাস্য । কিছু বলার নেই । আনিসুল হক / ফারুকীর অতিরিক্ত বাণিজ্যিক হয়ে যাওয়া নিয়ে আগেও অভিযোগ ছিল আমার । সবটা পড়ে মনে হল যে এঁরা এফডিসি ' র জন্য স্ক্রিপ্ট লিখছিলেন ।
আব্বাজান বলেন , আমি সঙ্গে সঙ্গে উঠে গেলাম এবং সেই পুরোনো আমল শুরু করলাম , যা দ্বারা এমন বহু রোগী আরোগ্য লাভ করেছে । কিন্তু আজ কোন কাজ হলো না । শেষ পর্যন্ত অন্যের চিকিৎসা নিতে হলো এবং বহু ভোগা ন্তি হলো ।
দেখে মনে হবে যেন প্রতীমা পরেছে পরী ড্রেস উড়ে যায় যেন সাদাডানা দেবশিশু সত্যব্রত নিয়ে অথচ কেমন বিষ্ঠা নিয়ে বেঁচে আছে তারা পেটের ভেতরে এয়ার ফ্রেশনার রেখে গেস্টরুমে ছড়ায় সুগন্ধি লোবানের ঘ্রাণ
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন , " সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে । সোমবার রাত ১২টা থেকে অনলাইনে ভর্তি ফরম পাওয়া যাবে । "
রোবট গর্ডনে ইঁদুরের যে মস্তিষ্কের কোষ ব্যবহার করা হয়েছে তা ১ কোটি নিউরনের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে ৷ পরবর্তীতে গবেষণায় সফল্য অর্জিত হলে মানুষের মস্তিষ্কের কোষ সংযোজনের যে পরিকল্পনা রয়েছে তা হবে ১০ হাজার কোটি নিউরনের সমন্বয়ে তৈরি ৷ তখন হয়ত পাওয়া যাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ যন্ত্রমানব ৷
ফলে বিষয়টা আমার কাছে গোলমেলে রয়ে যাচ্ছে । ১৯১০ থেকে ধরলে তো এবার আমাদের ১০১তম আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হওয়ার কথা । নাকি ১০১তম নারী দিবসে এসে শতবাষিকী উযযাপিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক ভাবে ?
ওয়াসিম বলেছেন : বউকে প্রহারের ক্ষেত্রে বিধান হল প্রথমে সদুপদেশ দাও , এরপর তাদের শয্যা ত্যাগ কর এরপর প্রহার আর প্রহারটা এমন হতে হবে যাতে তার শরীরে যেন দাগ না পড়ে , আর এটা শুধু বাধ্য হলেই করতে পারবে । অন্যথায় নয় , অন্যায়ভাবে কখনই মারা যাবে না , স্বামীকে স্ত্রীর মন খুশি রাখার জন্য বলা হয়েছে । কিন্তু আমাদের অজ্ঞতার কারণে ইসলাম বিদ্বেশীরা যতসব অপপ্রচার করে পার পেয়ে যাচ্ছে । পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ।
" খেলার সাথে রাজনীতি জড়াবেন না " " খেলার মধ্যে রাজনীতি আনবেন না " - এই জাতীয় ডায়ালগ বহুবার শোনার পরো আমি অত্যান্ত নিম্ন মানসিকতা সম্পন্ন বলে প্রতিবারই খেলার মধ্যে রাজনীতি টেনে আনি । যে কারণে পাকিসন্তানেরা যখন পুটকিমারা খেয়ে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিল তখন আমি যার পর নাই খুশি হলাম । একই ভাবে যখন গতকাল ভারতীয়রা নানান ঢঙ করে বিশ্বকাপটা নিয়ে গেল তখন আমার ব্রক্ষতালু জ্বলে গেল । ভারতীয় ক্রিকেট টীমের সাথে সীমান
শুধু কমলাটা না বাকি দুটোরও একটু বর্ণনা যদি দিতেন । বিশেষ করে " ঞ্জ " - টার ।
* আগত কিশোর - কিশোরী ও সক্ষম দম্পতিদের মধ্যে প্রজনন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়
লেখক বলেছেন : এইটা সুন্দর আছে . . . . পছন্দ হইসে আমার . . . ১০ - ১২ বার শুনি . . . এর পরে নিচেরটা নামাবো আরো থাকলে দেও লিংক
তবে সবার জানা প্রয়োজন অলিম্পিয়াডের পরীক্ষার ধরন সম্পর্কে । এই প্রতিযোগিতায় থাকবে জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন , গাণিতিক প্রশ্ন আর রাতের আকাশের তারাদের নিয়ে প্রশ্ন । খুব বেশি জটিল কিছু না । উদাহরণ চাই ? শোন তবে , এই যেমন গ্যালিলিও কতো সালে টেলিস্কোপে বৃহস্পতি গ্রহকে দেখেছিলেন ? বা অ্যান্ড্রোমিডা নক্ষত্রমন্ডলী গ্যালাক্সিটির কত নাম্বার মেসিয়ার বস্তু ? এই সব আরকি । এর আগে যারা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলো তাদের তো এ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা আছেই । আগের অ্যাস্ট্রো অলিম্পিয়াডের বিজয়ী প্রতিযোগীরা ২০০৬ সালে ভারতের মুম্বাইতে অনুষ্ঠিত ১১তম আন্তর্জাতিক অ্যাস্ট্রোনমি অলিম্পিয়াড , ২০০৭ সালে থাইল্যান্ডের চিয়াংমাইতে অনুষ্ঠিত ১ম আন্তর্জাতিক অ্যাস্ট্রোনমি এন্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স অলিম্পিয়াড , ২০০৯ সালে ইরানের তেহরানে অনুষ্ঠিত ১১তম আন্তর্জাতিক অ্যাস্ট্রোনমি এন্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স অলিম্পিয়াড এবং দণি কোরিয়ার ডামইয়াং - এ অনুষ্ঠিত ৫ম আন্তর্জাতিক এশিয়া - প্যাসিফিক অ্যাস্ট্রোনমি অলিম্পিয়াড এ অংশগ্রহণ করেছে ।
" কোনো ভুল করো না , ডেল " , সে বলল , " আমার ক্ষেত্রে , আমি মনে করি না কোনো হেয়ারকাট , শেভ বা শ্যাম্পু আমার বউয়ের প্রতি আমার ভালোবাসা একটুও কমাতে পারবে । কিন্তু যদি তুমি পার্সেলটি খুলে দেখো , তুমি বুঝতে পারবে কেন একটু আগে আমাকে অমন করতে দেখে ছিলে ? " ফর্সা আঙুলগুলো ক্ষিপ্র গতিতে সুতো এবং কাগজ ছিড়ে ফেলল । একটি পরম আনন্দিত চিৎকার এবং এর পরে , আহা ! খুব দ্রুত নারীসুলভ পরিবর্তিত উন্মত্ত চোখের জল এবং বিলাপ , ইশ্বরের সান্তনা দানের সকল ক্ষমতার তাৎক্ষনিক প্রয়োগ এই ফ্ল্যাটে প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে ।
বর্তমান সরকারের আমলে বিএনপি যে হরতালগুলো আগে দিয়েছিল তার দাবি ধোপে টেকে নাই । সাধারণ মানুষ সেসব দাবিকে তাদের নিজ জীবনের সাথে সম্পৃক্ত করার চেষ্টাও করেন নাই । বিরোধী নেত্রীর বাড়ি কিংবা তাঁর দুই সন্তানের মামলা প্রত্যাহারের সাথে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী নিজেদের প্রাপ্তি - অপ্রাপ্তির কোনো যোগসূত্রও খুঁজে পান নাই । নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি , গাস - বিদ্যুত্ পানি সমস্যার সমাধান কিংবা সামাজিক নিরাপত্তার মত অতি কাছের সমস্যাগুলো বিরোধীদলের দাবিতে খুব একটা গুরুত্ব পায় নাই । এবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির দাবি । এই দাবি হয়ত কিছুটা হলেও মানুষের সমর্থন পেতে পারতো । কিন্তু সহিংস হরতালের কারণে সেটাও বোধ হয় সহানুভূতিহীন হয়ে সাধারণ মানুষের কাছে যৌক্তিকতা হারাবে । তাছাড়া নব্বইয়ের ডিসেম্বরে এরশাদ সরকারের পতনের পর সকল রাজনৈতিক দল এবং সামাজিক - সাংস্কৃতিক - পেশাজীবী সংগঠনগুলোর আলোচনায় সর্বসম্মতভাবে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির প্রবর্তন হয়েছিল তা কি চিরকালের জন্য প্রতিষ্ঠিত থাকা ভালো ? তার ফলে কি দেশের রাজনৈতিক ঐতিহ্য এবং অহংকারের ব্যাপারটি খর্ব হয় না ? রাজনৈতিক দল , নেতা এবং তাদের যোগ্যতাকে অবজ্ঞা করা হয় না ? যে দীর্ঘ রাজনৈতিক কর্মযজ্ঞের প্রক্রিয়ায় আজ বাংলাদেশের অবস্থান , সেই ঐতিহ্যিক রাজনীতির ভাবমূর্তিও কি নষ্ট হয় না ? এসব নিয়ে পলিসিমেকারদেরই ভাবতে হবে । ভাবতে হবে গণতান্ত্রিক রীতিতে , একসাথে বসে । প্রধান দুই নেত্রী পাশাপাশি বসবেন না , এটা ধরেই নেয়া যায় । কিন্তু আর যারা আছেন , পরবর্তী পর্যায়ের , তারা কি কখনো এক ঘরে একসাথে অনানুষ্ঠানিকভাবে আড্ডা মারতে বসে আলোচনা করতে পারেন না । উত্তর জানা নাই ।
আমারা এই চুক্তি সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে চাই । দয়া করে আমাদের অন্ধোকার থেকে উদ্ধার করুণ ।
নিউজ ওয়ার্ল্ড ডেস্কঃ গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মর্যাদাপূর্ণ স্বর্ণপদক ও ডিপ্লোমা প্রদান করেছে বিশ্বে খ্যাতনামা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্যারিসের ডাউফিন ইউনিভার্সিটি . . বিস্তারিত
আহত ব্যক্তিদের লালমনিরহাট সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে । সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায় , লালমনিরহাট জেলা থানা রোডে অবস্থিত সুবর্ণা জুয়েলার্সের ব্যবস্থাপক রমাকান্ত আজ রোববার বেলা ১১টায় ডিপিএসের টাকা জমা দেওয়ার জন্য স্থানীয় উত্তরা ব্যাংকে যান । সেখানে লাইনে দাঁড়ানো নিয়ে যুবলীগের কর্মী মানিকের সঙ্গে রমাকান্তের কথাকাটাকাটি হয় এবং রমাকান্ত টাকা জমা দিয়ে জুয়েলারি দোকানে ফিরে আসে ।
যারা নতুন সাইকেল চালানো শিখছে বা যারা সাইকেলে যাত্রী হয়ে আরোহির সাথে ছুটছে তাদের কেউ কেউ হঠাত ভুল ক্রমে বা ঝাকুনির ফলে চাকার স্পোকের ভিতর পা লেগে কেটে এক বিভতস রক্তাক্ত অবস্থা হয়ে কি এক ভোগান্তির শিকার হচ্ছে । আচ্ছা যদি এমন হয় যে সাইকেলের চাকায় কোন স্পোক থাকবে না তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয় ? চিন্তার কিছু নেই এইতো এমন এক সাইকেল খুব শিগগীরই আসছে । ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তরুন উদ্দিপনা ময়ী কিছু ছাত্র আমাদের এই সব পা কাটা কাটির কথা ভেবে এমন এক সাইকেলের নক্সা তৈরী করছে । তবে এর সামনের চাকা অবশ্য যেমন ছিল তেমনই থাকবে কারন ওই চাকা নিতান্ত গোবেচারো ধরনের বলে আমাদের তেমন কোন ক্ষতি করে না । ক্ষতি যা হবার তা এই পিছনের চাকাতেই হয় । তাহলে এবার দেখে নিন কি ভাবে এই আসাধ্য সাধন হতে যাচ্ছে । কবে আমাদের দেশে আসে এই অপেক্ষায় রইলাম ।
আল্লাহ পাক তার বান্দাদের কল্যাণে সম্মিলিতভাবে ইবাদতের জন্য একটি দিন নির্ধারণ করে দিয়েছেন , আর তা হলো শুক্রবার । কিন্তু ইহুদিরা তা পরিবর্তন করে শনিবার করে , খ্রিষ্টানরা পরের দিন রোববার করে । ( বোখারি ও মুসলিম ) । আল্লাহ পাক এ জাতিকে তাওফিক দিয়েছেন , তারা শুক্রবারকে ইবাদতের দিন বহাল রেখেছেন । ( ইবনে কাসির ) । সুতরাং আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত ইবাদতের দিন , ঈদের দিন , ছুটির দিন শুক্রবারের পরিবর্তে শনিবার কিংবা রোববার করা আল্লাহর সিদ্ধান্তের পরিপন্থী ।
২০১০ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রাপকের নাম ঘোষণা করা হয়েছে
বৃশ্চিক Scorpion ২৪ অক্টোবর - ২২ নভেম্বর । ভর # ৭ > খ্রিস্টীয় ২০১১ অব্দে সদ্য - গত ১৪১৭ বঙ্গাব্দে বৃশ্চিক হিসেবে আপনি এক নতুন জীবনচক্রে প্রবেশ করেছেন । আপনার এই ' নতুন ' অবস্থা এখনো পাকা হয়ে ওঠেনি । শুভ সময়ের কোলেই আপনি আছেন এখন , তবু কটা দিন একটু দাঁত - মুখ খিঁচিয়ে ঝুলে থাকুন । পরম এক সাফল্যের আলোয় ঝলমল করে জ্বলে উঠবেন । এতে ' কোই সন্দেহ নেহি হ্যায় ' ।
সেই লেখাটির প্রেক্ষিতে এবং মাসুম ভাই এর অনুপ্রেরণায় আমার বাবার ১৯৭১ সালের ডায়েরীটি ব্লগে নিয়ে আসি । এটি বই আকারে বের করার উদযোগ নিয়েছিলাম কিন্তু আমাদের এখানে বই বের করার জন্য যে পরিমাণ নাকেখত দিতে হয় সেই পরিমাণ নাকেখত দেবার ক্ষমতা আমি অর্জন করতে পারিনাই তাই এটি বই হিসেবে আর বেরোয়নি ।
কেউ হয়তো একটা বড়ো বেতনের চাকরি পেয়েছে , কিংবা চাকরিতে প্রমোশন পেয়েছে , আমাদের প্রথম প্রতিক্রিয়া হয় " ব্যাটা একটা চাটুকার লোক " , কিংবা " সে খুবই চাল্লু , বসদের ভাঁজ করে প্রমোশন বাগাই নিছে " । খুব কম মানুষই ভাববো সে হয়তো অনেক পরিশ্রম করে চাকুরীটা পেয়েছে কিংবা প্রমোশনটা পেয়েছে ।
গতকাল দুপুর ১টার দিকে দুই গ্রুপে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয় । এর জের ধরে সোয়া ১টার দিকে কলেজগেট সংলগ্ন কবরস্থানের সামনে উভয়গ্রুপের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয় । এ সময় তারা ধারালো অস্ত্রশস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে পরস্পরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে । সংঘর্ষে বাচ্চু গ্রুপের ৩ জন আহত হয় । কুপিয়ে শওকতের হাতের কব্জি কেটে নেয়া হয়েছে । জুয়েলের মাথা ফেটে গেছে । তাদের চমেক হাসপাতালে ভর্তি করার পর শওকতকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় । সংঘর্ষে ওয়াসিম গ্রুপের ৫ জন আহত হয়েছে । তাদের ক্লিনিকে চিকিত্সা দেয়া হয় । খুলশী থানার ওসি সংঘর্ষে ৮ জন আহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন
কর্মচারীঃ স্যার , কম্পিউটারে ২০ বছর আগের অনেক ডাটা রয়েছে , ওগুলো ডিলিট করে দিই ? বসঃ অবশ্যই । তবে কপি রেখে ডিলিট কোরো ।
নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে দলের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার দুপুরে ভুবন মোহন পার্কে রাজশাহী মহানগর বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন । দলের যুগ্ম মহাসচিব মিজানুর রহমান মিনুর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপি ' র কেন্দ্রীয় সদস্য ও মহানগর যুবদলের আহবায়ক মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল , দলের কেন্দ্রীয় সদস্য ও সাবেক জেলা সভাপতি আজিজুর রহমান , আবু সাঈদ চাঁদ প্রমুখ । সমাবেশ পরিচালনা করেন মহানগর সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন ।
মাই কম্পিউটার রাইট মাউস ক্লিক → হার্ডওয়্যার ট্যাব ক্লিক → ডেবাইস ম্যানেজার ক্লিক → NVIDIA ( সং ) ক্লিক → ড্রাইভার ট্যাব ক্লিক → ড্রাইভার আপডেট ক্লি । : - ?
বাগদাদ শরীফের বড় পীর হযরত সৈয়দ মুহীউদ্দীন আব্দুল কাদের জিলানী ( রহঃ ) ভবিষ্যদ্বাণী করেন , তাঁর মৃত্যুর ৪০০ বছর পরে মোজাদ্দেদ আলফে সানী ( রহঃ ) আগমন করবেন যা সত্যে পরিণত হয়েছে । আবার হযরত মোজাদ্দেদে আলফে সানী ( রহঃ ) ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন , তাঁর মৃত্যুর ৪০০ বছর পরে ' আহমদ ' নামে একজন বিশ্ব নেতা বা সংস্কারকের আবির্ভাব হবে । হিজরী ১৫০০ শতাব্দীর প্রথম ভাগে ( ২০০২ ইংরেজী সনের পরে ) উক্ত ৪০০ বছর শেষ হবে । অতএব আশা করা যায় , হিজরী ১৫শ শতাব্দীর প্রথমভাগে ( অর্থাৎ ২০০২ সালের মধ্যে ) ইমাম মাহ্দী ( আঃ ) - এর আবির্ভাব অনিবার্য । ( হযরত শাহ সূফী এম , এন , আলম , ২০০২ সালের মধ্যে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং বিশ্বশান্তির পয়গাম নিয়ে ইমাম মাহ্দী ( আঃ ) - এর আগমন , ওরিয়েন্টাল বুক সার্ভিস , ঢাকা , ১৯৯৭ , পৃঃ ৫১ )
মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার পাল্লাতল মৌজার সীমান - এলাকায় বাংলাদেশ - ভারতের যৌথ উদ্যোগে শনিবার দূপুরে জরিপ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে । জরিপে বিরোধপূর্ন ৩৬০ একর ভূমি বাংলাদেশের বলে প্রমানিত হয়েছে । জরিফ কার্যক্রমের শেষ পর্যায়ে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ জরুরী কাজ আছে
কোয়ান্টাম ডট বলেছেন : শামীম শিকদার যখন শেখমুজিবের মূর্তি বানায় সত্যি কোথায় থাকে এই নব্য নাৎসিরা ।
( লিমনের জন্য এখন আমি শুধু একটি ক্রাচই চাইতে পারি , বিচার চাওয়ার সাহস হারিয়েছি আগেই )
রাজু ভাইয়ের সাথে এবারও কথা হলো না । শিপলু ভাইয়ের কথা জিগেষ করতে , অভিযোগ আসলো " He Is Always Late " অভিযোগটা সত্য প্রমান করার জন্যই শিপলু ভাই প্রায় আরো আধাঘন্টা দেরী করে উপস্থিত হলেন । তাকে দেখে মেহেদী ( বেঙ্গলবয় ) একটু দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো , শিপলু ভাইকে উনি এই চেহারায় একদমই আশা করেননি । সাইফের কথা না হয় নাই বল্লাম ।
জনগন কিছুটা হলেও হালকা হয়ে ঘুড়ে দাঁড়াতে পাওে বর্তমান করলোভি সরকারের বিরুদ্ধে . . . . . . . .
আমাদের এই মহাবিশ্ব যে প্রাণ সৃষ্টির জন্যে এতো অনুকুল - মহাকর্ষ ধ্রুবক , ইলেক্ট্রন এর ভর এবং চার্জ , মৌলিক বলগুলোর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি কোনো কিছু একটু এদিক ওদিক হলে এই মহাবিশ্বে প্রাণের সৃষ্টি হতে পারতো না - এর মানে এই নয় যে আমরাই একমাত্র সৃষ্ট জগৎ । M - থিওরী অনুসারে কোয়ান্টাম জগতের ফ্লাকচুয়েশনের কারণে আমাদের মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে শূন্য থেকে , এবং আমাদের মহাবিশ্বের সাথে আরো প্রায় ১০ ^ ৫০০ মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে । এই মহাবিশ্বের একেকটির একেক রকম পদার্থবিজ্ঞান , যেমন কোনোটার হয়তো মাত্রার সংখ্যা দুইশ , ইলেকট্রন হয়তো একটা ফুটবলের মতো , হয়তো মানুষগুলো মাথার উপর ভর করে হাঁটে ( যদি মানুষ থেকে থাকে আর কি ) । আমরা এখন মহাবিশ্ব নিয়ে কথা বলছি এর মানে ঘটনাক্রমে আমাদের মহাবিশ্বের পদার্থবিজ্ঞান মানুষ সৃষ্টির অনুকুল ! কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন হচ্ছে ভ্যাকুয়াম ( শূন্য ) থেকে খুবই স্বল্প সময়ের জন্যে শক্তির তৈরি হওয়া । শূন্য থেকে মহাবিশ্ব সৃষ্টির এই ধারণা আসলে বেশ কিছুদিন ধরেই বলা হচ্ছিলো ।
প্রধান শিক অমল কৃষ্ন সরকার জানান , বর্তমান সরকারের সিদ্ধান্তে ২০১০ সনের ২০ উপজেলার ১০০টি ( প্রতি উপজেলা থেকে ৫টি ) সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৫ জুন ২০১০ তারিখ প্রথমবারের মতো ছাত্র পরিষদ অনুষ্ঠিত হয় । এ বছর ২০১০ সালের ১০০টি বিদ্যালয়সহ প্রতি উপজেলা / থানার মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্র পরিষদ গঠন ও নির্বাচনের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছেন । গঠনের প্রধান উদ্দেশ্য হলো ; বিদ্যালয়ের শিখন শিখানো কার্যক্রম এবং উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়নে শিক্ষার্থীদের অংশ গ্রহন নিশ্চিত করা , বিদ্যালয়ে ১০০ % ছাত্র ভর্তি ও ঝওে পরা রোধে সহযোগীতা করা , অন্যে মতামতের প্রতি সহিষ্নুতা এবং শ্রদ্ধা প্রদর্শন , শিখন শিখানো কার্যক্রমে ছাত্র / ছাত্রীদের ভূমিকা সম্পর্কে অভিভাবক এবং অন্যান্যদেরকে অবহতি এবং উদ্বুদ্ধকরন , শিশুকাল থেকে গণতন্ত্রের চর্চা এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ।
সবাইকে সালাম । উত্তরের জন্য ধন্যবাদ । সমস্যা হলে ভবিষ্যতে কি করবো বুঝতে পারলে ভাল হোত । সি ফরমেট করার আগে উবুন্টু ফরমেট করবো নাকি লাইভ কিংবা উবুন্টু সিডির মাধ্যমে রেসকিউয়ের চেষ্টা করবো ? কারন রেসকিউ পদ্ধতি কতটুকু নির্ভরযোগ্য এটাতো আমার জানা নাই । ডুয়েল করে লিনাক্স স্থায়ীভাবে ব্যবহার করার ইচ্ছা আছে । ধন্যবাদ tdr
উল্লেখিত এই দুইটি পদ্ধতিই কাজ করবে শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে , কারণ এখানে সরাসরি শিক্ষকগণই ছাত্রদেরকে মূল্যায়ন করে থাকেন । কিন্তু SSC / HSC অথবা নতুন শিক্ষানীতি অনুসারে কেন্দ্রীয়ভাবে যেই পরীক্ষাগুলো নেয়া হবে সেখানে যেহেতু মূল্যায়নকারী শিক্ষক সরাসরি সেই ছাত্রকে চিনবেন না , তাই রিলেটিভ গ্রেডিং - এর জন্য প্রয়োজনীয় স্বাধীনতাটুকু ওনার থাকবে না । এজন্য ফিক্সড গ্রেডিং পদ্ধতির উপযোগী এমন প্রশ্ন প্রণয়ন করতে হবে যেন অসাধারণ মেধার ছাত্রকে সাধারণ মেধার ছাত্র থেকে আলাদা করার জন্য নির্দিষ্ট নম্বরের প্রশ্ন থাকে । সাধারণ মেধার ছাত্র ঐ প্রশ্নের গভীরে গিয়ে বিশ্লেষন বা উত্তর দিতে পারবে না , তাই অসাধারণ গ্রেডের উপযুক্ত নম্বরও পাবে না । যে কোন পরীক্ষাতেই এই রকম চিন্তাধারা থেকেই সঠিক প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করা হয় ।
পোস্ট করা হয়েছে : রবি মার্চ ১৫ , ২০০৯ ১০ : ১৮ অপরাহ্ন
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতাঃ ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ( ইলেকট্রিক্যাল ) সহ এসএসসি বা ডিপ্লোমা যে কোন একটিতে ১ম শ্রেণী / বিভাগ থাকতে হবে । পবিসতে কর্মরত লাইন ক্রুগণ পবিস নীতি নির্দেশিকা ৩০০ - ১৪ এর শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবদেন করিতে পারবেন ।
( ২ ) দ্বিতীয় বিষয়টি হল , প্রতিটি নীতিগত অবস্থানের economic impact analysis । অর্থাৎ , এসব নীতি নির্ধারণের সময় প্রতিটি অপশন এর অর্থনৈতিক দিকগুলো ( সম্ভাব্য ) টাকা - আনা - পাই ধরে হিসেব করা হয়েছে কিনা ; এবং , সে সব হিসেবের সুনির্দিষ্ট তথ্যগত কোন ভিত্তি রয়েছে কিনা । কাল্পনিক কয়েকটা উদাহরণ দিচ্ছি : বিদ্যালয় অবকাঠামোতে শ্লেট - পেন্সিল ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হলে এক ধরণের অর্থনৈতিক হিসেব , আবার ল্যাপটপ সহযোগে মাল্টিমিডিয়া প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষাদানের সিদ্ধান্ত নিলে তার হিসেব অন্য ধরণের ; আবার কিছু বিষয়ে অবকাঠামোর পেছনে এখন ব্যয় করার সিদ্ধান্ত নিলে তা এখনকার জন্য কঠিন হলেও দীর্ঘমেয়াদে তা দ্বিগুণ বা তিন গুণ সুফল বয়ে আনতে পারে ইত্যাদি ধরণের বিবেচনা ।
কেন হয় উচ্চরক্তচাপ : স্বাভাবিক রক্তচাপ হলো ১২০ / ৮০ এর নিচে । কালক্রমে এর চেয়ে বেড়ে গেলে , আর এই বেড়ে যাওয়া অটল হয়ে থাকলে উচ্চ মানই বলি একে । বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এর কারণ অজ্ঞাত । উপরের সংখ্যা যেমন ১২০ হলো সিসেটালিক চাপ , হূদস্পন্দনের সময় রক্তের যে চাপ তা হলো সিসেটালিক চাপ । নিচের সংখ্যা যেমন ৮০ হলো ডায়াসটোলিক চাপ , হূদস্পন্দনের অন্তবর্তী সময় যখন হূদযন্ত্র ভরে যায় রক্তে , তখন রক্তের যে চাপ হয় তা হলো ডায়াসটোলিক । কখনও কখনও কিডনির রোগ বা এড্রিনাল গ্রন্থির রোগের কারণেও হয় উচ্চরক্তচাপ ।
বাঙালির কাছে যৌনতা বিষয়টি অনেক বড় ট্যাবু । নিয়মিত যৌন কাজে লিপ্ত হবে কিন্তু মুখে বলবেনা । চিন্তা করুন লালনের জীবন কাল আঠার শতকের শেষের দিক থেকে উনিশ শতক , সমগ্র ভারত বৃটিশদের দখলে । তথাকথিত মুসলমানদের ( মোঘল ) হাত থেকে নাছারারা ক্ষমতা দখল করেছে , মুসলমানরা জাত যাওয়ার ভয়ে শিক্ষা - দীক্ষা বাদ দিয়ে না বুঝে কোরান মুখস্ত করে জাত রক্ষায় ব্যস্ত । হিন্দুরা জাত - পাতের ঘেরাটোপ আর ইংরেজি শব্দ মুখস্ত করে অফিসের কেরানী বা বাবুগিরির মধ্যে ঘোড়পাক খাচ্ছে ।
জারুল - শিমুলে । আরো কাম আর প্রেমের রেখারেণু দিয়েমিশানো মাটিতে
বেশি হবে না তবে বিভিন্ন দামের আছে একুরিয়ামে রাখতে হবে নিয়ে ঘুরা যাবে না ।
@ ব্লাডি সিভিলিয়ান ! আপনার অসাধারন এই লিখাটির জন্যে আপনাকে অজস্র্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি । আপনার এই লেখাটি আমার মতো আশা করি আরও অনেক পাঠককে নতুন করে অনেক কিছু চিন্তা করতে প্রেরণা দিবে ।
মুক্তির মন্দির সোপানতলে কত প্রাণ হল বলিদান , লেখা আছে অশ্রুজলে । । কত বিপ্লবী বন্ধুর রক্তে রাঙা , বন্দীশালার ওই শিকল ভাঙ্গা তাঁরা কি ফিরিবে আজ সু - প্রভাতে , যত তরুণ অরুণ গেছে অস্তাচলে । । যাঁরা স্বর্গগত তাঁরা এখনও জানেন স্বর্গের চেয়ে প্রিয় জন্মভুমি এসো স্বদেশ ব্রতের মহা দীক্ষা লভি সেই মৃত্যুঞ্জয়ীদের চরণ চুমি । যাঁরা জীর্ণ জাতির বুকে জাগালো আশা ,
উল্লেখ্য , বিরাসায় বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের সদর দপ্তর অবস্থিত । কেপিআই প্রতিষ্ঠান এলাকায় অগ্নিকাণ্ড ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় ওই প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ ।
একদিন তুমি ডোডো পাখি আর প্যাসেঞ্জার পিজিয়ন - এর সঙ্গী হবে , একদিন তুমি আইরিশ এল্ক আর গ্রে - হোয়েল - এর পাশে দাঁড়াবে । কঙ্কাল হয়ে । মিউজিয়ামে নিজের হাড়ের করতাল বাজিয়ে - ' খেলা দেখে যান বাবু ' … করে করে ।
নূর ইনায়েত খান : ' রাজকন্যা ' থেকে গুপ্তচর হওয়া এক অসমসাহসী নারীর কথা
২০৫ বার পঠিত | ১৬ টি মন্তব্য | রেটিং + ২ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
এরপর গত চার ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে দুদকের কার্যক্রমের সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী । তিনি দুদক পুনর্গঠন করার কথাও বলেন । শেখ হাসিনা বলেন , ' তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শুরুতে দুদকের কার্যক্রম ভালোই ছিল । এ রকম ঝাঁকুনির প্রয়োজনও ছিল । কিন্তু যখন দুর্নীতি দমনের নামে নিরীহ মানুষের ওপর অত্যাচার - নির্যাতন শুরু হলো , দুর্নীতি খুঁজতে গিয়ে রাজনীতি দমন শুরু হলো , মাইনাস টু মাইনাস ওয়ানে চলে গেল , তখনই এ অভিযান প্রশ্নবিদ্ধ হলো । বড় দুর্নীতিবাজরাও হাতছাড়া হতে থাকল । '
বুধবার দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত হয়েছে । এদের মধ্যে গোপালগঞ্জে মা - ছেলেসহ ৩ জন , চৌদ্দগ্রামে এক ছাত্রলীগ নেতা , দিনাজপুরে ২ জন , গাজীপুরে একজন , গাংনীতে একজন , সিংড়ায় একজন , কুড়িগ্রামে একজন ও বাগেরহাটে একজন রয়েছে । খবর ইত্তেফাক সংবাদদাতাদের ।
চাঁদপুর , ২৭ জুন : মর্যাদার লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে কচুয়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সম্পন্ন হলো । দুটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত রাখা হয়েছে ।
আপনার আগমনে গোলাপ ফুল সুবাস ছড়াচ্ছে . আপনাকে গল্প কবিতায় সকল বন্ধুদের পক্ষ থেকে স্বাগতম .
এফ কে এস বলেছেন : খুবই দুঃখজনক । মিসক্রিয়ান্ট দের শক্তহাতে দমন করতে হবে ।
সেফ হোমে অনেক কিছুই মনে করতে পারছেন না নিজামী > > বেলের কাঁটা . .
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরে বিদেশ থেকে আমদানিকৃত পণ্যবাহী জাহাজডুবির ঘটনা ঘন ঘন ঘটছে । অতিসম্প্রতি সার , চাল ও তেল বহনকারী পণ্যের জাহাজ ডুবেছে । জাহাজগুলো দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে বন্দরে প্রবেশের মুখে দুর্ঘটনায় ডুবে যাওয়ার বিষয়টি নিঃসন্দেহে রহস্যজনক । এর পেছনে কোনো নাশকতার ঘটনাসহ ভিন্ন কোনো গোপন রহস্য রয়েছে কিনা তা গভীরভাবে তদন্ত করে দেখা দরকার । পত্র - পত্রিকার খবরে প্রকাশ হচ্ছে যে , সাম্প্রতিক সময়ে ডুবে যাওয়া পণ্যবাহী জাহাজসমূহ নাকি পণ্য বহনের অনুপযোগী ও পুরাতন ছিল । তারপরও ঐসব পুরাতন পণ্য বহন অনুপযোগী জাহাজে করে সরকারি পণ্য আমদানির ঝুঁকি কেন নেয়া হয়েছে তা খতিয়ে দেখার পাশাপাশি এর মাধ্যমে এক ঢিলে দুই পাখি শিকার যেমন সরকারকা মাল দরিয়ামে ডাল এবং জাহাজ ভাঙা শিখের জন্য পুরাতন জাহাজ আমদানির গোপন কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা দরকার । কেননা সব সম্ভবের দেশে এটাও অসম্ভব নয় । পণ্যবাহী যেসব পুরনো জাহাজ পণ্য নিয়ে এসে বন্দরে ডুবেছে তা শেষ পর্যন্ত জাহাজ ভাঙা শিল্পের খোরাক হবে মাত্র । তবে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরে ঘন ঘন জাহাজডুবির ঘটনায় আন্তর্জাতিকভাবে বন্দরটি বিপজ্জনক বা ঝুঁকিপূর্ণ বন্দর হিসেবে তালিকাভুক্ত হওয়াসহ জাহাজডুবিতে বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধির অজুহাত সৃষ্টিতে এর দায়ভার দেশের কোটি কোটি মানুষকে বহন করতে হচ্ছে । তাই বিষয়টিকে ঢালাওভাবে দুর্ঘটনা বলে এড়িয়ে না গিয়ে , সুষ্ঠু তদন্তে এর রহস্য উদঘাটনের জন্য সংশ্লিষ্ট বন্দর কর্তৃপক্ষসহ মাননীয় নৌমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
ভাল লাগে গান শুনতে , ঘুরে বেড়াতে । ভালবাসি বই পড়তে । বই পড়াতে কখনও ক্লান্তি আসে না । হাতের কাছে যা পাই পড়ে ফেলি । কিছু ভাল লাগলে মনের কাগজে লিখে রাখি । তাই ভাবলাম মনের কাগজগুলো দিয়েই একটি খাতা বানিয়ে ফেলি … ।
গুরুতর জটিলতা প্রসব - পরবর্তী বিপদের লক্ষণ : যদি শিশুর জন্ম দেবার পরে কোনো মহিলার নিম্নলিখিত বিপদ - লক্ষণগুলি দেখা দেয় , তবে সঙ্গে সঙ্গে তাঁর চিকিত্সার ব্যবস্থা করতে হবে :
পোস্ট করা হয়েছে : শুক্র ফেব্রুয়ারী ২৭ , ২০০৯ ৫ : ৩২ পূর্বাহ্ন
চুয়াডাঙ্গা , ২০ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : চুয়াডাঙ্গায় ১টি কাভার্ডভ্যান থেকে ১৫শ ' বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে র্যাব । রোববার রাতে চুয়াডাঙ্গা - ঝিনাইদহ সড়কের ডিঙ্গেদহ গ্রামের প্রধান সড়কের ওপর থেকে ফেনসিডিলসহ কাভার্ডভ্যানটি পরিত্যক্ত অবস্থায় আটক করা হয় । জানা গেছে , র্যাব - ৬ এর সদস্যরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার গভীর রাতে ডিঙ্গেদহ রাস্তা দিয়ে একটি কাভার্ডভ্যান যেতে দেখে পিছু নেয় । র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে কৌশলে কাভার্ডভ্যান চালক গাড়িটি রাস্তার উপর রেখে পালিয়ে যায় । পরে পরিত্যক্ত ভ্যানটিতে তল্লাশি চালিয়ে র্যাব সদস্যরা ফেনসিডিলগুলো উদ্ধার করে । এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত ফেনসিডিলসহ কাভার্ডভ্যানটি চুয়াডাঙ্গা র্যাব ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়েছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এমএল / রাজ / ১৪ . ৩৫ ঘ . )
মেলবোর্নে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সাত ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচটি যখন শুরু হবে , তখন একই সঙ্গে ওয়ানডে ক্রিকেটের ৪০ বছর পুর্তি উৎসবও করবে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া । কারণ ১৯৭১ সালে এ মেলবোর্ন থেকেই যাত্রা শুরু হয়েছিল একদিনের সীমিত ওভারের ক্রিকেটের । অ্যাশেজে হার , টোয়েন্টি - ২০ তে ড্র_ এরপর অস্ট্রেলিয়ার শুরু হচ্ছে আরও একটি পরীক্ষা ।
বাংলা এক্টিভেট করার জন্য Ctrl + G চাপতে হবে । আবার ইংরেজীতে ফিরে আসার জন্যও Ctrl + G চাপতে হবে ।
· Advance - এ যাবার পর একটি উইন্ডো আসবে । সেখান থেকে Owner ট্যাবে যান । সেখান থেকে নির্দিষ্ট করে দেয়া Administrator - এ ক্লিক করুন ।
মনিরুল ইসলাম মনির : চলতি বছর মতলব উত্তরে লক্ষ্যমাত্রা থেকে প্রায় ১শ ' হেক্টর বেশি জমিতে পাটচাষ হয়েছে । গত বছর এ অঞ্চলের পাটচাষীরা তাদের সোনালি আঁশ সোনার দামেই বিক্রি করেন । বাড়তি পাওনা হিসেবে চড়া মূল্যে পাটখড়ি বিক্রি করেও লাভবান হয়েছিলো পাটচাষীরা । এ মৌসুমে তাই কৃষকরা পাটচাষের দিকে আরো বেশি ঝুঁকে পড়েন । বোরো চাষের পাশাপাশি এ বছর মতলব উত্তরের বি ¯ তৃর্ণ এলাকায় পাটের আবাদ হয়েছে । উপজেলা কৃষি বিভাগ পাটচাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিলো ৫শ ' ৫০ হেক্টর । সেখানে কৃষি বিভাগের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আবাদ হয়েছে প্রায় ৭শ ' হেক্টর জমিতে । বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে , উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও ছেংগারচর পৌরসভা বিস্তীর্ণ এলাকা ও চরাঞ্চল জুড়ে বোরো চাষের পাশাপাশি পাটের আবাদ এবার চোখে পড়ার মতো । দিগন্তজুড়ে পাট ক্ষেতের বিস্তীর্ণ সবুজের সমারোহ । আবহাওয়াও অনুকূলে থাকায় পাটগাছগুলো মোটাতাজা হয়েছে বেশি । মৌসুমি বৃষ্টিপাত ঠিকঠাক মতো হওয়ায় এ বছর পাটগাছ দ্রুত বেড়ে উঠেছে । পাট চাষীরা আশা করছেন এ বছর উৎপাদনের পরিমাণও বাড়বে । মতলব উত্তরে অধিক পরিমাণ জমিতে পাট চাষ হওয়ায় আঁশের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পাটখড়িও পাওয়া যাবে । স্থানীয় বাজারে এই পাটখড়ির ব্যাপক চাহিদা থাকায় কৃষকরা পাটের পাশাপাশি পাটখড়ি বিক্রি করেও লাভবান হবেন । উপজেলার ঠাকুরচর গ্রামের বিষু দাশ জানান , গত বছর বাজারে পাটের মূল্য ভালো পাওয়ায় এ বছর আমাদের গ্রামের অনেকেই বোরোর আবাদ না করে তোষাপাট চাষে মন দিয়েছেন । যা গত বছরের তুলনায় অনেক বেশি । একই কথা শোনালেন নাউরী এলাকার কৃষক লাইমিন , ফয়েজ আহমেদ , মোস্তফা । এখলাছপুর ইউনিয়নের চরকাশিম গ্রামের বজলুর রশিদ দেওয়ান , নেয়ামত উল্যাহ , ইব্রাহীম গাজীসহ বেশ ক ' জন কৃষক । ঐতিহ্যের দিক থেকেই মতলব ছিলো একসময় পাটচাষে প্রসিদ্ধ । পাটকে ঘিরেই এ উপজেলায় গড়ে উঠেছিল পাট ক্রয়কেন্দ্র । বিগত বছরগুলোতে সরকারি অব্যবস্থাপনার কারণে এই ' সোনালি আঁশ ' কৃষকের গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়ায় । পাটচাষ করে পাটের ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্থ হন । ফলে পাটের মূল্যপতন ঘটতে থাকে । কৃষকরাও তাদের উৎপাদন খরচ তুলতে হিমশিম খেতে থাকেন । পাটের আবাদের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন তারা । এমন অভিযোগ দেশের সব সোনালি আঁশ চাষীদের । অপরদিকে বিশ্ববাজারে পাটের চাহিদা বাড়ায় এবং দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পাটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় পাট আবারো তার হারিয়ে যাওয়া সোনালি আঁশের মর্যাদা ফিরে পেতে শুরু করেছে । ফলে ধীরে ধীরে পাটের মূল্যবৃদ্ধি পেতে থাকায় উপজেলায় আবারো চাষীদের মাঝে পাটচাষের পুরোনো উদ্যম ফিরে আসতে শুরু করেছে । যার ফলশ্র " তিতে এবার উপজেলায় বিগত কয়েক বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পরিমাণ জমিতে পাট আবাদ হয়েছে । কৃষকরা আশা করছেন গত বছরের মতো এ বছরও তারা পাটের ন্যায্যমূল্য পাবেন । এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে মতলব উত্তর উপজেলা আবারো পাটচাষে তার পুরোনো গৌরব ফিরে পাবে বলে স্থানীয় কৃষকদের বিশ্বাস । এ ব্যাপারে মতলব উত্তর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল আলম জানান , এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় পাটের আবাদ খুব ভালো হয়েছে । ন্যায্যমূল্য পেলে কৃষকরা উৎসাহী হয়ে আরো বেশি পাটের আবাদ করবে । লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে চাষ হয়েছে পাট । মতলব উত্তরের পাটচাষীরা পাটচাষে ফিরিয়ে আনতে চাইছেন দেশের সোনালি আঁশের গৌরব । এখন সরকারি ব্যবস্থাপনা আর ন্যায্যমূল্য পেলেই কৃষকরা খুশি থাকবেন । কৃষকরা পাবেন আরো আগ্রহ । আর দেশের সম্ভাবনাময় পাট শিল্পেরও হবে অগ্রগতি । এমনই আশা মতলব উত্তর উপজেলাবাসীর ।
সালমা Mahmud , মিজানুর রহমান রানা , এবং শিশির সিক্ত পল্লব পছন্দ করেছেন ।
ঠাকুর : আমি জানি ভারত কখনও নিছক বুদ্ধিবৃত্তিক সমাধানের ওপর দীর্ঘকাল আস্থা রাখতে পারবে না ; ভারসাম্য এবং সঙ্গতি নিশ্চিতরূপেই পুনঃস্থাপিত হবে । সেই কারণে কোনও এক দিকে সাময়িক ঝোঁক আধ্যাত্মিক জীবনের কেন্দ্রীয় মীমাংশায় পৌঁছার কাজে আমাদের সহায়ক হতে পারে । বিজ্ঞানকে আমাদের কাজে লাগানো উচিত শেষ পর্যন্ত তাকে মানবিকীকরণ করে ।
ঢাকা , ২৪ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : যুক্তরাজ্যের সামারসেটের গ্লাসটনবুরির এক খামারে প্রায় ৯শ ' একরের একটি মাঠে শুরু হয়েছে অন্যরকম এক উৎসব । এ উৎসবের অনুষংগ রঙ নয় । বরং ৮ ইঞ্চি পুরু কাদার স্তরের মধ্যে রাজ্যের নারী - পুরুষ শিশু নির্বিশেষে সবাই ব্যস্ত উৎসবে । বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া এই কাদা উৎসব ইতিমধ্যেই বেশ জমে উঠেছে । বৃহস্পতিবার প্রায় ১ লাখ লোক এই উৎসবে যোগ দিয়ে আনন্দ উল্লাস করেছে । আজ শুক্রবার আরো প্রায় ৭৭ হাজার মানুষ এখানে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছে আয়োজকরা । উৎসবে যোগ দেয়া লন্ডন থেকে আসা ২৪ বছরের যুবক ক্রিস ডার্চ বলেন , সকালে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হবার পর থেকে সেখানে মানুষের ঢল নামতে থাকে । দেখতে দেখতে মাঠটা আনন্দপিয়াসী হাজারো মানুষে ভরে যায় । কি চাই সেটা নয় বরং সবাই এখানে নিজেদের সেরা রূপটা দেখানোর চেষ্টা করে । বাচ্চারা এখানে খেলছে নিজেদের মত করে , বড়রা কাদার মধ্যে নাচছে , গাইছে যার যার মত । এমনকি কেউ কেউ পুরু কাদার মধ্যে ঝাঁপিয়েও পড়ছে । এদিকে উৎসবে মত্ত মানুষ যেন কাদার মধ্যে আহত না হয় তার জন্য আয়োজকরা মাঠের মধ্যে বেশ কয়েক টন খড় ছিটিয়েছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / সুম / এমএইচ / ১২ . ৫০ঘ . )
মোটেল চালাতেন যে দম্পতি তাঁরা ছিলেন জগতের সবচেয়ে সুন্দর , উদারহৃদয় , বুঝদার মানষ । তাঁরা আমাকে বলেন আমি যতদিন চাই থাকতে পারি , টাকাটা কোন ব্যাপার নয় । তাঁরা জানতেন যখনি সম্ভব হবে আমি তাঁদের পাওনা শোধ করে দেবো ।
পোস্ট করা হয়েছে : বৃহঃ ডিসেম্বর ১৮ , ২০০৮ ১০ : ১৩ পূর্বাহ্ন
লেখক বলেছেন : পড়া ও মূল্যায়নে আনন্দিত হলাম । ভালো কাটুক সময় আপনার ।
আজ সকালে পত্রিকায় একটা খবর পড়লাম , আরেকজন মেয়ে আত্মহত্যা করেছে । চলতি ফ্যাশন অনুযায়ী সাংবাদিক সাহেব একে ইভটিজিং এর সাথে জুড়ে দিয়েছেন , তবে আসল ঘটনা হলো প্রেম থেকে শারীরিক সম্পর্কের শেষে প্রতারণার শিকার হয়ে সিলিং ফ্যানের হুকে ঝুলে পড়া । রোববার সন্ধ্যায় কাজটি করেছে মাদারীপুরের এক কলেজ ফার্ষ্ট ইয়ার ছাত্রী চৈতি , যার বয়স মাত্র সতেরা বছর । আমি নিজে মেয়ে না , সুতরাং এ বয়সী একটা মেয়ের মানসিকতা অনুমান করা আমার জন্য একটু কঠিন । তবে বয়সটা পেরিয়ে এসেছি খুব বেশিদিন হয়নি । আমার বয়স যখন সতেরো বছর ছিলো , তখন আচমকা একদিন এক বইতে সুকান্তের ' আঠারো বছর বয়স ' কবিতাটা পড়ি । " আঠারো বছর বয়স কি দু : সহ , স্পর্ধায় নেয় মাথা তুলবার ঝুকিঁ , আঠারো বছর বয়সেই অহরহ , বিরাট দু : সাহসেরা দেয় উঁকি " । ' ছাড়পত্র ' কবিতাটা পড়ে এতটা নাড়া খেয়েছিলাম , সাথে সাথে পুরো কবিতাটা একটা কাগজে লিখে পড়ার টেবিলের সামনের বোর্ডে পিন দিয়ে সেটে রেখেছিলাম । জীবনের অদ্ভুত সুন্দরতম একটা সময় ঐ কৈশোর কাল । এখনকার মতো স্বাধীন কিন্তু এলোমেলো খাপছাড়া জীবন ছিলো না তখন । মনে পড়ে বিকেলে মাঠের আনাচে কানাচে বল ব্যাট হাতে উদ্দাম দৌড়ানোর কথা । মাগরিবের পর গোসল করে পড়তে বসতে হতো । ক্লান্তিকর পড়ালেখার মাঝে মাঝে হঠাৎ হয়তো চেয়ারে পিঠটা ঠেকিয়ে তাকাতাম সামনে ঝুলে থাকা কবিতাটার দিকে । এমন উদ্ধত আকর্ষণীয় একটা সময়ে আর কিছুদিন পরেই গিয়ে দাড়াবো , এ আশায় তখন রোমাঞ্চিত হতাম মনে মনে । এক কিশোরের মনে জীবনকে নতুন করে পাওয়ার চিন্তাটা এখন এই যান্ত্রিক ব্যাস্ততার মাঝেও মনে পড়লে চুপচাপ হাসি । কি সুন্দর জীবন আমাদের দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা । চৈতির আত্মহত্যার খবর পড়ে দু : খ হলো । মেয়েটা এই একটা জীবনকে কি বিভৎস চেহারায় বুঝেছে যে তার কাছে নিজের হাতে মৃত্যু শ্রেয়তর মনে হলো । আত্মহত্যার আগে ডায়েরীতে সে চিঠি লিখে গিয়েছে । ট্যাবলয়েড পত্রিকা মানবজমিন স্বাভাবিকভাবেই একটু রস দিয়ে চিঠিটির চুম্বক অংশ উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে । কিন্তু চিঠিটি পড়তে গিয়ে আমার কাছে মনে হলো পেছনে লুকিয়ে আছে অন্য এক দৃশ্য , কিছু ব্যাথার কথা । এ আত্মহত্যার প্রস্তুতি যেন এখন দেশের অনেক ঘরে ঘটে চলছে । প্রেমিকপ্রবর সাতাশ বছর বয়সী সাগর শিকদার চার বছর যাবত বিবাহিত এবং এমনকি তার স্ত্রী ছয় মাসের অন্ত : সত্ত্বা । তার সাথে কোন এক ধরণের অস্পষ্ট একটা সম্পর্ক গড়ে উঠে শাহাদাত হোসেন সিকদারের মেয়ে চৈতি আকতারের । সে চিঠিতে লিখে গিয়েছে " একটা মেয়ের জীবনে যা অমূ্ল্য ধন হিসেবে তোলা থাকে তা আমার থেকে সে অনেক ছলে বলে কৌশলে আদায় করে নিয়েছে । এমনকি আমার বোনকে নষ্ট করার হুমকি দিয়েছে " । এতে মনে হয় মেয়েটা হয়তো আত্মহত্যা করেছে সতীত্ব হারানোর মানসিক কষ্ট এবং সাগর সাহেবের ধারাবাহিক যন্ত্রণায় । সতীত্ব তাহলে এই শাহরুখ - শাকিরা যুগে এখনো অনেক বাংলাদেশী মেয়ের কাছে খুব মূল্যবান একটা ধারণা , আশ্চর্যকর বটে । চৈতি মেয়েটি তাহলে প্রগতিশীল হয়ে উঠতে পারেনি । সে তার জীবনের এই সমস্যা নিয়ে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগেছে । সে বিবাহ - বহির্ভূত শারীরিক সম্পর্ক করার মতো একটা প্রগতিশীল কাজ করেছে , কিন্তু মনের ভেতরে তার দ্বিধা অপরাধবোধ তাকে কষ্ট দিয়েছে , আধুনিক হলে তো সে হাসের মতো গা - ঝাড়া দিয়ে মনকে ছেড়ে দিতে পারতো । নাস্তিক বন্ধুদের মতো সে যে প্রগতিশীল হতে পারেনি , তার আরো নিদর্শন তার চিঠিতে আছে । সে লিখেছে " আমি জানি আত্মহত্যা মহাপাপ । তার পরেও আমাকে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে হয়েছে " । সুতরাং পাপ - পূণ্যের ধারণাও তার মনে দৃঢ়ভাবে ছিলো । সে তার বাবাকে খুব রাগী হিসেবে লিখেছে এবং তাকে খুব সম্মান করে তাই তার কাছে কিছু বলার সাহস পায়নি জানিয়েছে । এও আমাদের সমাজের আরেক সমস্যা । যে পিতা - মাতা সবচেয়ে বড় শুভাকাঙ্খী , তাদের কাছে সন্তানেরা সাহায্য চাইতে পারেনা । কথা হলো , পাপ নিয়ে চিন্তা থাকার পর কিংবা সতীত্ব নিয়ে উৎকন্ঠিত হবার পরেও হতভাগ্য মেয়েটি একজন বিবাহিত লোকের সাথে কি কারণে এমন সম্পর্ক করেছিলো ? অন্য কিছু দৃশ্য ও প্রসঙ্গ চিন্তায় রেখে পোষ্টটা শেষ করি । ধরা যাক , কোন আত্মীয়ের বিয়ে উপলক্ষে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে নাচ গান হচ্ছে । উদ্দাম গান বাজছে , চল পেয়ার করেগি , হ্যা জি হ্যাজি , মেরে সাথ চলেগি , না জি না জি । কিংবা - ও বাবা মেরে জওয়ানি মেরা পিছা না ছোড়ে । কাঁটা লাগা কিংবা মুন্নি বরবাদ হোয়ি । খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার এখন । এমন সব অনুষ্ঠানে আমাদের চারপাশের শাহাদাত হোসেন সাহেবরা যখন তাদের ছেলেমেয়েরা কোমর দুলাচ্ছে , নিরব উপেক্ষার হাসিতে সামাজিক কথাবার্তা বলেন অন্যদের সাথে । আমাদের চারপাশের চৈতিরা ঈদ ও বিভিন্ন উপলক্ষে মাসাককালি পোষাক কিনে , নিজেকে কোন অপরুপা নায়িকার প্রোটোটাইপ ভেবে নিয়ে হেটে যায় সাগর শিকদারদের আশে পাশে । প্রতিদিন বাসার ড্রয়িংরুমে বসে টিভিতে ফারুকী কিংবা লাভলুর বানানো নাটক সিনেমা দেখে এমনকি শিশুরাও বুঝে নেয় , অনাগত কৈশোর জনম স্বার্থক করার কেবল একটাই রাস্তা আছে । আমরা বিষও খাবো , আবার সুস্থও থাকবো । আমরা তথাকথিত প্রগতিশীল হবো , আবার ইভটিজিং কিংবা মেয়েদের এই ক্রমাগত অবমাননা রুখে দাড়াবো । জয়তু ।
পোস্ট করা হয়েছে : মঙ্গল এপ্রিল ০৫ , ২০১১ ১ : ২২ অপরাহ্ন
ইতোমধ্যে একটি দোকানের দরজা ভেঙে ফেলা হয়েছে । বাংলায় দোকানটিতে লেখা আছে ' মেডিকেল এন্ড স্টোরস ' । বাংলা লেখার নিচে সেই সাইনবোর্ডে ইংরেজিতে লেখা আছে ' অশোক মেডিকেল এন্ড স্টোরস ' । তার নিচে লেখা ছিল ' প্রোপাইটর এ এম বোস " । তালা মেরে অন্যান্যদের মতো জনাব বোসও হাজীগঞ্জ থেকে পালিয়েছেন । দোকানের সামনে ছিল একটা প্রদর্শন কক্ষ । ওষুধ , কফ সিরাপ , ম্যাঙ্গো স্কোয়াসের বোতল , ইমিটেশনের অলঙ্কার , রঙিন পোশাকের প্যাকেট ইত্যাদি অনেক কিছু ওতে সাজানো ছিল । ইফতিখার লাথি মেরে সব ভাঙ্গতে লাগলেন । তিনি কিছু চটের ব্যাগ নিলেন । অন্য একটি তাক থেকে নিল কিছু প্লাস্টিকের খেলনা আর রুমালের বাণ্ডিল । তারপর মেঝেতে সব জড়ো করে টয়োটায় বসা এক জওয়ানের কাছ থেকে দেশলাই নিয়ে এলেন । ওই জওয়ানের মাথায় বুদ্ধিসুদ্ধি ভালোই ছিল । সে গাড়ি থেকে লাফ দিয়ে নেমে দৌড় দিয়ে দোকানে ঢুকে একটা ছাতা বের করে আনল । ইফতিখার তাকে বেরিয়ে যাওয়ার আদেশ করলেন ।
লেখক বলেছেন : আমার দুই ছেলেই রাস্তার পাশের ফুচকা চটপটির দোকানে চটপটি খাবে । ওদের ভাষায় পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ চটপটি বানায় ঐসব ( ধানমন্ডি লেকের পাশে , ৬ / ৮ নম্বর রোডের ফুটপাথে ) দোকানে ! তোমার অবস্থাও তাই - " মামুন বিরিয়ানি " ভক্ত । আমার ছোট ছেলে সাজিদও তোমার মত - ৫ / ৬ প্লেট নান্নার বিরিয়ানি মুহুর্তেই সাবার করে দেয় ! আমার অপ্রিয় খাবারের অন্যতম হচ্ছে - " ফালুদা " ! শুভ কামনা ।
পুরো কবিতাটা পড়ার পর আমরা প্রাত্যহিকতা সম্পর্কে নতুন এক অনুভব পাই । একজন নগর ক্লান্ত মানুষকেই দেখি যার জীবন দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে । জীবিত ও মৃত । তাই অনেক দিনের পুরনো , গতানুগতিক শোবার ঘরকে তার নতুন ভাবে আবিস্কার । ' এইতো শোবার ঘর ' যেন নিজের ভেতরের আরেকজনকে আমরা পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি । এ কবিতা শুরু করতেই অন্য একটা কবিতার কথা মনে পড়ে যায় । সেটা হচ্ছে জসিমউদ্দিনের ' কবর ' । ' এইখানে তোর দাদির কবর ' সেখানে দাদা নাতিকেই দেখাচ্ছিল । কিন্তু এখন সময় বদলে গেছে , মানুষ চিহ্নিত করেছে সলিচ্যুডকে । যেন সে নিজের লাজুক নিঃসঙ্গতাকে প্রবোধ দিচ্ছে এই তো শোবার ঘর । অনুগ্র আলোর নীচে ঘুম । এর পরের লাইন গুলোতে ' নর্দমা ' ' ভেজা কালোমাটি ' , ' বাদাম গাছ ' আর নতুন কবরের প্রতীক বাসস্থান - নাম্নী গোরস্তানকে বাঙ্ময় করে তোলে । প্রথম চার লাইন যেন শেষ চার লাইন । দ্বিতীয় স্তবক থেকে শুরু হচ্ছে যেন কাহিনী , ' প্রতিভোরে আমিও নিজের কবর থেকে উঠি / মশারি গুছিয়ে রাখি , দাঁত মাজি / ব্রেকফাষ্ট সারি … । এতক্ষণ পর হয়ত কবির ছলাকলার কিছুটা ইঙ্গিত আমরা পেতে শুরু করি । এতক্ষণ পর বুঝি সত্যি কেন তিনি আমাদের কাছে ' নতুন কবর ' - কে স্থাপন করেছিলেন । কারণ তিনি কিছুক্ষণ পরই নিজের কবর থেকে উঠতে যাচ্ছেন । বর্তমান দৃশ্যটি আমাদের আগের দৃশ্যটিকে উম্ভাসিত করে তোলে আর আগের দৃশ্যটি আমাদেরকে দাঁড় করায় সেই দার্শনিক প্রশ্নের মুখোমুখি । তিনি কেন নিজের বিছানাকে কবর বলছেন ? তাহলে কি মানুষের জীবনকেও তিনি দুই ভাগে ভাগ করেছেন ? জীবিত আর মৃত হিসাবে । তাহলে ঘুম কি স্বল্পকালীন মৃত্যু ? একই প্যারার পরের তিন লাইন আমাদেরকে দাঁড় করায় আরো রূঢ় অন্তর্গত সত্যের কাছে । তিনি বলছেন - না ! বেচে থাকাটা মৃত্যুর চেয়ে দুঃসহ । পত্রিকার শিরোনামে দু ' চোখ বুলিয়ে নেমে যাই / ছাগবিষ্ঠাময় সিঁড়ি বেয়ে / সন্তর্পনে পাতালের দিকে !
কাকু তুমি রোজায় আছো ? আর রুবায়েত ও রিগালের খবর কি ?
ন্সীগঞ্জ - বিক্রমপুর সোসাইটি জাপান , প্রবাসীদের সম্মানে রবিবার এক ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে । সাইতামা কেন মিসাতো সিটির তাকানো বুনকা সেন্টারে আয়োজিত এই ইফতার মাহফিলে বাংলাদেশ দূতাবাসের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগন , বিভিন্ন প্রবাসী পত্রিকার সম্পাদক ও প্রতিনিধিগন , বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ , প্রধান দুটি রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ , আঞ্চলিক , ব্যবসায়িক নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের প্রবাসী এবং অন্যান্য বিভিন্ন মুসলিম দেশের নাগরিকরাও ইফতার মাহফিলে শরীক হন ।
লেখক বলেছেন : শাওন কোনভাবেই আমাকে চেনে না । কোন নিকে আমার পুন্দানি খাইছে , তাই হিংসা চরিতার্থ করেছে , এই আর কি . . . কানুর জন্য সমবেদনা । আমি সমবেদনা চাইনা , যারা ভালো নেই তাদের ভালো করুন , আমি খুব ভালো আছি . . . .
অবাক হচ্ছেন ! তাহলে ঘুরেই আসুন না ভাই । ক্লিক করুন এখানে
অ্যালফ্রেড নিজে পেশায় ছিলেন জ্যোতির্বিদ । তাই তার এই তত্ত্ব অন্য বিজ্ঞানীরা মেনে নিতে পারলেন না । তারা অ্যালফ্রেডকে বললেন , " তুমি ভায়া তারা , নক্ষত্র নিয়েই থাকো । তোমার আবার ভূ - বিদ্যা কপচানোর কি দরকার ? " তারা অ্যাফ্রেডকে বাঁকা কথা শোনাতেও ছাড়লেন না । তারা দল বেঁধে বললেন , " তোমার কথা বিশ্বাস করলে বলতে হবে দুনিয়ার স ' লভাগ সাগরের মধ্যে হাঁটাহাঁটি করে জায়গা বদল করেছে । " অ্যালফ্রেড তত্ত্ব দেওয়ার বেশ কিছু দিন পর , ১৯৫০ সালের দিকে প্রযুক্তির বেশ উন্নতি ঘটে । এ সময় সাগর তলের ছবি তোলার যন্ত্রপাতিও তৈরি হয় । তাতে জাহাজে চেপে পুরো পৃথিবীর সাগর চষে বেড়িয়ে তোলা হয়েছিলো সাগর তলের ছবি । তাতে একটা অবাক বিষয় বেরিয়ে এলো । দেখা গেল , সাগরের জলের নীচে বিশাল পর্বতমালার এক লাইন পুরো ছেচল্লিশ হাজার মাইল জুড়ে ছড়ানো । এই লাইন পৃথিবীর চারপাশ ঘিরে রেখেছে । শুরু হলো নতুন নতুন সব আবিস্কার , ভূতত্ত্ববিদরা এবার টের পেলেন অ্যালফ্রেড ঠিকই বলেছিলেন , পৃথিবীর বর্তমান মহাদেশগুলো আগে আলাদা আলাদা ছিলো না , একসাথে লেগে ছিলো ।
স্টারউড বিশ্বের অন্যতম খ্যাতিমান পাঁচ তারকা হোটেল পরিচালনাকারী চেইন কোম্পানি । বিশ্বব্যাপী তাদের পরিচালনায় ৯টি ব্র্যান্ডে শত শত হোটেল পরিচালিত হয়ে আসছে । এর মধ্যে শেরাটন ব্র্যান্ড সবচেয়ে পুরোনো । এর আগে নেপাল ও মালয়েশিয়া থেকে শেরাটন ব্র্যান্ডটি উঠিয়ে নেয়া হয় । এ যাত্রায় ঢাকা থেকেও এ ব্র্যান্ডের নামটি মুছে ফেলল স্টারউড । সেই সঙ্গে শেষ হলো হোটেল শেরাটনের ২৭ বছরের এক বর্ণিল অধ্যায় ।
আন্তর্জাতিক বিভাগ : নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকা প্রকাশ করেছে যে , আমেরিকা ইরান ও সিরিয়া বিরোধি চ্যানেল খোলার পায়তারা চালাচ্ছে ।
( দ ) " বিশ্ববিদ্যালয় " অর্থ ধারা ৩ এর অধীন স্থাপিত হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ;
গভর্নর আতিউর রহমান বলেন , আমাদের উদ্যোক্তারা এ ধরনের ঋণ নিলে একদিকে তারা কম সুদে ঋণ পাবে , অন্যদিকে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ কম পড়বে । "
এখন কি করতাম , আদালততো বাতিল করে দিছে । বিকল্প কিছু বলেন ?
জানালা দিয়ে মায়ের হাত লিখছে আকাশে সারারাত ; মাথায় হাত সবার রাখে , মাথার ' পর আকাশ থাকে ।
জল রঙ বলেছেন : ভালো কইছেন । সামুতে অনেক ভালো ভালো আইডিয়া পাইছিলাম । এখানে আপনিই একমাত্র ব্যাক্তি যিনি সুন্দর একটা সাজেশন দিছেন ।
কাল পাঠালে পাওয়া যাবে না । এখন পাঠান , ঠিক ভাবে পাঠান , উপরের লেখা দেখে ।
কারিগরি শিক্ষা ( ইনজিনিয়ারিং ) আপনার ভবিষ্যত / চাকুরী ভিত্তিক উন্নয়ন - নিউ - এর একজন চাকুরী পরামর্শদাতা শিক্ষক ( জব কোচ ) ক্লায়েন্টদের চাকুরীর সুযোগ বৃদ্ধির লক্ষে তাদেরকে চাকুরীদাতার সংগে যোগাযোগ করিয়ে দেয় ।
পোস্ট করা হয়েছে : শুক্র জুলাই ০১ , ২০১১ ২ : ২৯ অপরাহ্ন
বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলী বলেন , টিপাইমুখে বাঁধ , চট্টগ্রাম বন্দর , ট্রানজিটসহ জাতীয় স্বার্থবিরোধী ইস্যুগুলোতে যারাই প্রতিবাদী ভূমিকা পালন করছেন , সরকার তাদের টার্গেট করে গ্রেফতার - নির্যাতন চালাচ্ছে । সরকার মনে করেছে , সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী এমপি যেভাবে বিরোধিতা করে যাচ্ছেন , তাতে প্রতিবেশী দেশের জন্য ট্রানজিট ও চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের সুযোগ সরকার কোনোভাবেই দিতে পারবে না । সরকারের ভ্রান্তনীতি বিরোধী অন্যতম বলিষ্ঠ নেতৃত্ব সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী এমপিকে এজন্যই গ্রেফতার করা হয়েছে ।
বিবৃতিতে তারা বলেন , আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় , মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ ( পুতুল ) ও জামাতা খন্দকার এম হোসেন যুক্তরাষ্ট্রে নামে - বেনামে ব্যবসা করে আসছেন । শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জয় তখন নামে - বেনামে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন । তার ব্যবসার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল টেক্সাসভিত্তিক ইনফোলিংক ইন্টারন্যাশনাল ( নভেম্বর ৯৮ থেকে মার্চ ২০০১ ) ও নোভা বিডি ইন্টারন্যাশনাল এলএলসি ( মে ৯৮ থেকে আগস্ট ২০০১ ) , নোভা বিডি ইন্টারন্যাশনাল প্রভৃতি ঘনিষ্ঠ বু মাহবুবুর রহমানের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে টাইকো কমিউনিকেশন ইউএসএ ' র সাথে যুক্ত হন তিনি ।
লেখক বলেছেন : না , এই বিষয়ে আমি কিছু জানি না । আমি যতোদূর জানি , একসময় কামারুজ্জামানের দুই ছেলে ব্লগে সক্রিয় ছিল । এখনো তারা হয়তোবা অন্য নিকে থাকতে পারে ।
ভারতের আধ্যাত্মিক মহাপুরুষ সত্য সাঁই আর নেই । জীবিত অবস্থায় তিনি অতীত বর্তমান ভবিষ্যতের অনেক কিছু বলতে পারতেন , অনেকের রোগ ভালো করেছেন , অনেকের অবস্থার উন্নতি করেছেন বলে জনশ্রুতি আছে । এই আধ্যাত্মিক মহাপুরুষ কি না মৃত্যুকালে ভর্তি হয়েছিলেন আধুনিক হাসপাতালে ! তিনি ফুসফুসের সমস্যা ও হৃদরোগে ভুগছিলেন । তিনি কি পারতেন না নিজের আসন্ন অসুস্থতার কথা আগে থেকে জেনে গিয়ে নিজের রোগ সারিয়ে তোলার জন্য কোন অগ্রিম আধ্যাত্মিক চিকিৎসা ব্যবস্থা নিতে ?
সেন্ট আলবন্স থেকে অনেকের মতে শাক্তিশালী ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের দ্বারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভব । তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রয়োজন নাই । আদালতের রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা যদিও অবৈধ বলে সাব্যস্থ । কিন্তু এই দাবী কি যৌক্তিক , বিশেষত গত চার সাড়ে বছরের অভিজ্ঞ পর্যালোচনা থেকে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া সম্ভব । নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বর্তমান নির্বাচন কমিশন সংসদ নির্বাচনের আগে বর্তমান নির্বাচন কমিশন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ছবিযুক্ত তালিকা প্রস্তুত করে যা সর্বমহলে সমাদৃত হয়েছে । কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মত বিনিময়ের ভিত্তিতে ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা পূণনির্ধারণ করে , একই সঙ্গে রাষ্ট্রপতি ও সংসদ নির্বাচন পরিচালন করে । এই কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য কমিশন অনেক গুলো আইন সংস্কারের উদ্যোগ নেয় । সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রয়োজন হয় গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ , ১৯৭২ এর ( আরপিও ) আমুল সংস্কার । রাজনৈতিক দল , গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজের সঙ্গে আলাপ আলোচনার ভিত্তিতে কমিশন এতে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সুপারিশ করে , যা নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাষ্ট্রপতি আদেশ হিসেবে জারি করেন । প্রাথর্ীদের যোগ্যতা - অযোগ্যতার মাপকাঠিতে আরও কঠোরতা আনয়ন , প্রাথর্ীদের তথ্যপ্রদান বাধ্যবাধকতা সৃষ্টি , নির্বাচনে সর্বোচ্চ বয়সীমা নির্ধারন , কতগুলো শর্তসাপেক্ষ , রাজনৈতিক দলের বাধ্যতামূলক নিবন্ধন ইত্যাদি ছিল গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের অংশ । রাজনৈতিক দলের অভ্যনত্দরে গণতন্ত্রের চর্চা , দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিলুপ্তি দলের তৃণমূল নেতা কমর্ীদের তৈরী প্যানেলের ভিত্তিতে সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন প্রদান , দলের বিদেশী শাখার অবসান ইত্যাদি । রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে এসব বিধান অনত্দভর্ূক্ত করা হয় । কিন্তু দূর্ভাগ্যবশত আমাদের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এসব উপেক্ষা করে , তাই এর কোনটিই বাসত্দবায়িত হয়নি । নির্বাচন অনুষ্ঠানের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে কমিশন তখন অনেকটা জিম্মিদশায় ছিল । দূর্ভাগ্যবশত কোন দলের নেতা কমর্ীরা এ ব্যাপারে টু শব্দটি পর্যনত্দ না করাতে , নেতা কমর্ীদের মতামত নেওয়ার তোয়াক্কা করেনি দলগুলোর মনোনয়ন প্রদান বোর্ডের কর্তারা । যে দলগুলোর অভ্যনত্দরে গণতন্ত্রের চর্চা উপেক্ষিত , সে দলগুলোর দ্বারা দেশে গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থার আশা করা দুরাশারই শামিল । বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো বিদেশী শাখা কতর্ৃক বিদেশী মাটিতে বিরুধী দলের নেত্রী ও ক্ষেত্র বিশেষে প্রধানমন্ত্রীকে কালো পতাকা দেখিয়ে দেশের মর্যাদা দারুণভাবে ক্ষুন্ন করা হয়েছে । অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন বিলুপ্ত না করায় আপত্তি তোলা হলে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে চোখরাঙানী খেতে হয় । উচ্চকক্তে অভিযোগ তোলা হয় যে , কমিশন রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে । যদিও কমিশন নিতানত্দই জাতীয় সংসদে পাশ করা আইন মান্য করার ব্যাপারে দলগুলোকে তাগিদ দিচ্ছিল মাত্র । রাজনৈতিক দলগুলো অবশ্য তাদের গঠনতন্ত্র থেকে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নাম বাদ দিয়ে আক্ষরিক অর্থে মূল উদ্দেশ্য উপেক্ষা করে আইন মানার চেষ্টা করেছে । রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে আইন অমান্য করার আরেকটি নগ্ন দৃষ্টানত্দ হলো স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্বাচনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে দলীয় মনোনয়ন প্রদান । যার কারণে এসব নির্বাচনে গড় প্রাথর্ীদের মধ্য থেকে সবচেয়ে যোগ্য প্রাথর্ীকে ভোট দেওয়ার সুযোগ থেকে ভোটাররা বঞ্চিত হচ্ছেন । তাই গত কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা থেকে এটি সুস্পষ্ট যে নির্বাচন কমিশন যতই স্বাধীন ও শক্তিশালী হোক এবং আইনে যত কঠোর বিধানই থাকুক না কেন , রাজনৈতিক দলগুলো ও প্রাথর্ীরা এবং তাদের সমর্থকরা আইন শৃংখলা বাহিনীসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তার মানসিকতার পরিবর্তনও পক্ষপাতদোষ্টতা , দলীয়করণমুক্ত না হওয়া পর্যনত্দ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করা সম্ভবপর নয় । অতীত ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অন্যতম উদ্দেশ্যই ছিল শাসন প্রক্রিয়ায় সম্ভ্রানত্দ ও ধনাঢ্য ব্যক্তিদের তথা বিত্তের প্রভাব দূর করা । ব্যালট বাক্সের প্রধান্য প্রতিষ্ঠা করা , যাতে রাষ্ট্র পরিচালনায় সাধারণ মানুষের স্বার্থ সংরক্ষিত হয় । কিন্তু দূর্ভাগ্য বশত টাকার প্রভাবের কারণে আজ আমাদের রাষ্ট্র বিত্তশালীদের করায়ত্ত্ব হয়ে গেছে । আমাদের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার থাকলেও সংসদে তাদের প্রতিনিধিত্ব নাই । বস্তুতঃ আমাদের গণতন্ত্র হয়েছে ' রেস্ট ডেমোক্রেসি মানি ক্যান বাই ' টাকা দিয়ে যে ধরনের গণতন্ত্র কেনা যায় সেগুলোর মধ্যে সেরা গণতন্ত্র । নির্বাচনে প্রমাসন ও আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও অনেক অভিযোগ রয়েছে । আমাদের প্রশাসন ও আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রতিটি ক্ষমতাশীন দলের অধীনের নগ্ন দলীয়করণের শিকার । যা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথে পাহাড় সমান বাঁধা হয়ে দাড়িয়েছে । কারণ পক্ষপাতদুষ্ট কর্মকর্তাদের পক্ষে নির্বাচনকে বিতর্কিত করার জন্য তাঁদের রাজনৈতিক প্রভুদের কাছ থেকে একটি ইশারাই যথেষ্ট । গত উপজেলা নির্বাচন নিয়ে স্বয়ং নির্বাচন কমিশনই তাদের অসন্তুষ্টির কথা প্রকাশ করেছিল । লেখক , আমি নিজেই আমার উপজেলা জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাচনে প্রাথী ছিলাম বিধায় টাকার খেলা ও স্থানীয় প্রশাসনের এবং আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষপাতিত্বসহ ডিজিটাল কারচুপির মাধ্যমে কিভাবে সুযোগ্য প্রাথর্ীদের পরাজিত করে দলীয় প্রাথর্ীদের জেতানো হয়েছে এর অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরে আসি ইংল্যান্ডে । একজন সম্পূর্ণ অযোগ্য প্রাথর্ী দেড় কোটি টাকায় প্রায় ১৫ / ১৬ হাজার ভোট খরিদ করতে সক্ষম হয়েছিল , ২০০১ সালের ১২ জানুয়ারীর উপজেলা নির্বাচনে । কাজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে আরও সংস্কারের মাধ্যমে সকলের গ্রহণযোগ্যতার ভিত্তিতে দাঁড় করিয়ে আগামী নির্বাচনগুলো করতে হবে জাতীয় ও আনত্দর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতার জন্য ।
সবুজ রংয়ের ডায়রিয়া , শ্বাস - প্রশ্বাসে কষ্ট , মুখ হাঁ করে শ্বাস - প্রশ্বাস গ্রহণ করে । ভারসাম্যহীনতা , মাথা ঘোরা , পাখা ও পায়ের পক্ষাঘাত ইত্যাদি ।
দুখী ভাই কেউ কিছূ বললে আপনার তার মন্তব্য কে আপনাদের নামের নিচে দিয়ে তার পরে কিছু বলেন সেটা আমি কিভাবে করতে পারি যেমন শামীম ভাই এর মন্তব্য কে আপনি একটু হালকা রং দিয়ে তারপরে আপনার বক্তব্য দিয়েছেন ।
বাছাই করুন নীড় পাতা প্রথম সংখ্যা দ্বিতীয় সংখ্যা দরকারী লিংকসমূহ সংবাদপত্রসমূহ নাটক , সিনেমা , অডিও , ভিডিও ডাউনলোড সেন্টার যোগাযোগ বাংলা না এলে
সম্পাদকঃ মুহাম্মদ কামারুজ্জামান । ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ মো . তাসনীম আলম ।
আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর তথ্যের জন্য , উপরের পদ্ধতিতে শুধু হাইরেজুলেশন ভিডিও দেখা যাচ্ছে ডাউনলোড হচ্ছে একই রেজুলেশনে হাই রেজুলেশনে ডাউনলোড করার অন্য কোন উপায় একটু বলবেন ।
এখন আসি কাজের কথায় । ধরুন আপনি কোন প্রত্যন্ত অঞ্চলে কাজে ব্যাস্ত ( হতেই হবে কথা নেই ) , বারবার ফোন করে আপনার শেয়ার আপডেট নেওয়া কিংবা আপনার সাধের পোর্টফোলিও দেখা কোনভাবেই সম্ভব নয় । আপনার হাতে জাভা সমর্থিত যে কোন হ্যান্ডসেট থাকলেই আর চিন্তা নেই । তবে মোবাইল এ ইন্টারনেট এর কানেকশন এক্টিভেট থাকতে হবে । মাত্র ৫ - ১০ পয়সা খরচ করে ( আমি ডাটা transection এর উপর ভিত্তি করে বলেছি , যারা বিভিন্ন প্যাকেজ ব্যাবহার করেন তারা বাদে . . . . . . এছাড়া সম্পুর্ণ ফ্রী ) আপনি জেনে নিতে পারবেন যে কোন শেয়ারের
ডিউরডান্ট শিমুল বলেছেন : @ তির্যক ভাই , তাহলে মানতেই হবে চট্টগ্রাম বিভাগে লাফাঙ্গা পাবলিক তুলনামুলকভাবে কম ।
আর এই বিচার হবেই । সরকারের দৃঢ়তা আর জনতার সমর্থনে ৪০ বছর পরে এদের আসামীর কাঠ গড়ায় দাড়াঁতে হবেই । এ বিচারের প্রক্রিয়া শুরু করা আর দেশী বিদেশী পরাশক্তই ও ষড়যন্ত্র কারীদর চপাটাঘাত দেওয়ার সামিল । মুক্তিযোদ্ধার সময় চীন , আমেরিকা সহ মুসলিম বিশ্ব আমাদের পাশে না দাড়ীঁয়ে হানাদার পাকিস্তানীদের সমর্থন করেছিল । দীর্ঘ দিন পরে আবার বিচার শুরু হওয়া মানে সেই সব শক্তি ও চিহ্ৃিত ষড়যন্ত্র কারীদের মূখোশ বিশ্ব বাসীর কাছে নতুন করে প্রকাশিত হবে আর এ কারনেই তারা ভীত । তবে মন্ত্রীরা যতই কথা বলুক না কেন
সলিম সৎ মায়ের কাছে যায় । মায়ের কাছে গল্প করে । নতুন চারা গাছ কেমন নাদুস নুদস হয়েছে ঠিক যেনো তার ছেলে জফিল । করমজান বিবি শুনে হাসে । - বড়ই বেচইন ছেলে । কতো আশা স্বপ্নের ছাওয়াল । এরকম তার বাপেও ছিলো । কোনো কিছুতেই হার মানতো না । বউ মইরা গেছে কিন্তু হেয় বউ ছাড়া থাকলো না । নিকাহ করলো আমারে । জীবনে হারতে নারাজ । শেষ দিনটি পর্যন্ত কেমন বিশ্বাস নিয়া লোকটা ইন্তেকাল করলো । সেই কথাই আজ বারবার করমজান বিবির মনে পড়ে ছেলের কথায় । সৎ ছেলে হলেও আজ মা হারানোর ব্যথা ভুলতে চায় করমজান বিবির কোলে মাথা রেখে ।
ছাগল টাইপের এক পাবলিক প্রায় হুবহু এই রকমের একটা গল্প আমাকে শুনিয়েছিল বছরখানেক আগে । পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারি যে , এর মোটামুটি ১০০ ভাগই বানানো । পরে তাকে জিজ্ঞাসা করায় সে আমতা আমতা করে বলল যে আসলে সে অন্য আরেকজনের কাছ থেকে এই কথা শুনেছে , আসলে তার সাথে শিবিরের সক্রিয় কোন কর্মীরও পরিচয় নাই ( সাথী / সদস্যতো দুরের কথা ) ।
মুম্বাইর ছবি ' বিন্দির বাজার ইনক ' - র জন্য চিত্রায়িত একটি বিস্তারিত অন্তরঙ্গ দৃশ্য অন - লাইনে প্রকাশ হয়ে পড়েছে অনেক দিন আগে । প্রথম দিকে এ নিয়ে প্রথম দিকে বিদিতা মুষড়ে পড়লেও এখন মনের জোর খুঁজে পেয়েছেন । তার মুষড়ে পড়ার কারণ ছিল পরিবারের লোকদের কথা বিবেচনা করে । তার মা তাকে বলেছেন ' এটা তোমার পেশা । পেশাগত কারণে যা করার করেছ । তোমার উপর আমার প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস আছে । ' এ ছবিতে বিদিতাকে দেখানো হয়েছে , একটি মেয়ে তার স্বপ্ন স্বার্থক করার জন্য যে কোনো কাজই করতে পারে । সে যৌনকর্মী নয় , কিন্তু তার দেহের ভাষা তার চাইতে কম নয় । তিনি বলেন , ' ছবিতে চিত্রায়িত যৌন দৃশ্যটি প্রকাশ হয়ে পড়ার পর আমি কিছুটা চিন্তিত হয়েছি । তবে আমার চারপাশের তারকাদের ক্ষেত্রে যা ঘটবে আমার ভাগ্যেও তাই ঘটবে - এটাই ছিল আমার শান্তনা । ' তিনি বলেন , ' চরিত্রটি থেকে যৌন উপাদান বাদ দিয়ে যদি চরিত্রটির প্রতি সুবিচার করা হয় তাহলে আমি বলব হিন্দি ছবির ইতিহাসে এ ছবিটির অভিনয় স্মরণীয় হয়ে থাকবে । যেহেতু চরিত্রটি ছিল অভিনয় প্রধান সেহেতু এ নিয়ে আমি তখন ভাবিনি । ' তার পুরো নাম বিদিতা প্রতাপ সিং । জন্মগ্রহ করেছেন লখনৌতে । তিনি সব সময়ই চাইতেন কিভাবে একজন ভালো অভিনেত্রী হওয়া যায় । নাটকের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিয়েই আমি ছবিতে এসেছি । বিন্দিতা বাজার ছবিতে অভিনয়ের আগে তিনি প্রিন্ট ও টিভি বিজ্ঞাপনের মডেল হয়েছেন । ২০০৯ সালে চ্যানেল ভি - এর বিবেচনায় তিনি ভারতের গরম নারী নির্বাচিত হন । বিদিতা বলেন , ' আমার সাহসী দৃশ্যগুলো অত্যন্ত চমৎকারভাবে চিত্রায়িত হয়েছে । আমার সহশিল্পীও ছিল অত্যন্ত পেশাদার । পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা কাজটা তুলে নিয়েছি । ' কিন্তু তার কাছে যখন জানতে চাওয়া হয় যে নতুনদের ছবিতে সুযোগ পাওয়ার জন্য আপোষ করতে হয় । এ কথা কতোটা সত্য । বিদিতা তা অস্বীকার না করে বলেন , ' এ সমস্যা অবশ্যই আছে । তবে কেউ কারো উপর জোর খাটায় না । বিষয়টা পুরোপুরি নির্ভর করে নিজের ইচ্ছার উপর । আমার উপর আমার বিশ্বাস আছে । আমার ধারণা আমাকে এতোটা নিচে নামতে হবে না । আমার প্রতিভা বলেই আমি কাজ পাব । আশা করি আমার আর কিছুর দরকার হবে না । '
ড . ইউনূস সেসময় কয়েকটি অনুষ্ঠানে অংশ্রগ্রহণের উদ্দেশ্যে কলকাতা সফর করছিলেন । কলকাতা চেম্বার অব কমার্স আয়োজিত এক মধ্যাহ্নভোজে জারদাঁ এবং ইউনূস বিষয়গুলো নিয়ে আলাপ করেন । আলাপের সূত্রপাত হয় যখন জারদাঁ ইউনূসের রাজনৈতিক পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চান ।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে , সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং জায়ান্ট ফেসবুকের নিউজ ফিডকে এক্সেল স্পেয়ার্ডশিটে রূপান্তকার করে এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন ইয়েল কম্পিউটার সায়েন্স - এর ২০ বছর বয়সী শিক্ষার্থী বে গ্রস ।
এখন প্রশ্ন হতে পারে পূর্বেই তো আরও অনেক ভূতিকম্প হয়েছে তবে এখন কেন আমরা ভূমিকম্পের ব্যাপারে এত সচেতনার কথা বলছি । কথা হলো , পূর্বেও ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক প্রাণহানি ঘটে । প্ররুর প্রাণহানি ঘটেছে বাড়িঘর ভেঙে মানুষ চাপা পড়ে । আগে বাংলাদেশে যেমন জনসংখ্যা ও কম ছিল এধরনের ঘরবাড়ির সংখ্যাও কম ছিল । কিন্তু এখনকার অবস্থা ভিন্ন , ঢাকা শহরের চারদিকে তাকালেই বোঝা যায় সুউচ্চ ইমারতের সংখ্যা কেমনভাবে দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে সেই সঙ্গে মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে ।
অন্যদিকে আইলাবিধ্বস্ত এলাকায় সরকারি ও বেসরকারি তরফে খাদ্য , খাবার পানি , স্যানিটেশন , জীবিকায়ন , বাসস্থান ও বাঁধ নির্মাণে ব্যয় করা হয়েছে প্রায় ২২৫ কোটি টাকা । যাদের জন্য এই অর্থ ব্যয় করা হয়েছে তারা এর সুফল কতটা পেয়েছেন সে নিয়ে প্রশ্ন ছিল মুখে মুখে । সাম্প্রতিক ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের কবলেপড়া এসব মানুষের ক্ষেত্রে সেই প্রশ্নই এখন বাস্তব হয়ে দেখা দিয়েছে । সিডর এবং আইলার পর ৩ / ৪ বছর পেরিয়ে গেলেও অবস্থার যে কোনো পরিবর্তন হয়নি সেটি হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করছেন উপকূলের পানিবন্দি আতঙ্কিত জনসাধারণ । পরিসংখ্যান রয়েছে , সিডরবিধ্বস্ত শরণখোলার শতকরা ১০ ভাগ , মোরেলগঞ্জের শতকরা ০৭ ভাগ , আইলাবিধ্বস্ত দাকোপের শতকরা ০৭ ভাগ ও কয়রা এলাকার শতকরা ১৫ ভাগ মানুষ এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন ।
যারা সবসময় স্বপ্ন দেখেন একটি পোর্টেবল ল্যাপটপের , যেটি যেকোন জায়গায় যেকোনো অবস্থায় নেয়া যাবে ও ল্যাপটপের সকল সুবিধা পাওয়া যাবে , তাদের জন্য Evgeny Orkin ডিজাইন করেছেন এই পোর্টেবল ল্যাপটপটি . এটিতে OLED - ডিসপ্লে টেকনোলজি এবং মাল্টি . . .
বাংলা ব্লগিং জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় নামগুলোর মধ্যে লালসালু , বিডিআইডল , ফিউশন ফাইভ - এই তিনটি নাম থাকবেই । প্রথম দুই জন নিজে থেকে বিতর্কিত হন নি , তাদেরকে বিতর্কিত করা হয়েছে । আর শেষ জনের যা কিছু বাকি ছিল তারও ষোলকলা পূর্ণ হলো গত ২২তারিখ রাতে । না পোস্টটির উদ্দেশ্য সামুর ঝামেলা এখানে আলোচনা নয় , বরং ব্যাপারটির একটি ভিন্ন দিক দেখার চেষ্টা করলাম । এ ব্যাপারে আমি কতখানি ভুল বা সঠিক তাই জানার চেষ্টায় এই পোস্ট । একটা গল্প বোধহয় আমরা সবাই শুনেছি । বনে একসাথে ঈগল আর শিয়ালের দুটি করে বাচ্চা হলো । ঈগল চিন্তা করলো এই শিয়ালের বাচ্চা বড় হলে আমার বাচ্চার জন্য অনেক বড় ঝুকি হয়ে দাড়াবে , তাই যেভাবেই হোক বাচ্চা দুটোকে এখনই মেরে ফেলতে হবে । এক ঝড়ের রাতে শিয়াল শিকার করতে গিয়ে ঝড়ের কবলে পরে সেখানের এক গুহায় আশ্রয় নেয় । ঈগল ভাবলো এই সুযোগ । শিয়ালের বাচ্চাগুলো এখন তাদের গুহায় একা , শিয়ালও ঝড়ের মধ্যে পড়েছে , তাই তাড়াতাড়ি ফিরতে পারবে না । সে শিয়ালের গুহার গিয়ে শিয়ালের বাচ্চা দুটো কে মেরে ফেললো । নিজের বাসায় ফিরে ঈগল দেখলো ঝড়ে তার দুটি বাচ্চাই মরা পড়েছে । ক্ষুদ্ধ শিয়াল প্রতিশোধ নিতে ঈগলটাকেও মেরে ফেলে । ডানপন্থী জনপ্রিয় ব্লগারদের দমনের জন্য কিছু আগাছা কোমর বেঁধে মাঠে নামলো , অন্যের ভালো লেখা দেখে যাদের জ্বালা - পোড়ার প্রবল সমস্যা আছে , সেই সব মহাজ্ঞানী জগতখ্যাতো ব্যক্তিরাও যোগ দিল সাথে । যুক্তি যেখানে অনুপস্থিত অপযুক্তি গালাগালি আর ব্যক্তি আক্রমনই সেখানে ভরসা । জনপ্রিয় সেই সব লেখকদের বিরুদ্ধে " সহজ বঙ্গীয় অশ্লীল শব্দ কোষ " , " আসো শিখি বাংলা গালি " , " আমি গালি দিলে তোর বাপের কি ? " , " বস্তিতে থেকে আমি যেই শব্দগুলো শিখেছি " , " আমার হিরোইন সেবন বেলা " , " নির্বাচিত গালি " , " গালি - হালি হালি " , " দোওলতদিয়ায় আমার প্রতি রাতে গমন - আমার আত্মজীবনি " , " ব্ল্যাক লেবেল না সিভাস রিগাল - একটি পর্যালোচনামুলক গ্রন্থ " , " ফেন্সিডিলের একশটি দোকানের ঠিকানা সঙ্গে একটি ফ্রি " , " ব্যাঙও লাফ দেয় ঘোড়াও লাফ দেয় - বিবতর্নবাদের অকাট্য প্রমান " , " থাকিবো হলে খাইবো ফ্রি " , " হল সভাপতির পারসেন্টেইজ ৪৫ থেকে বাড়িয়ে ৫৫ % করা উচিৎ " , " চাপাতি না চাইনিজ কুড়াল ? " , " আমার মাউস নষ্ট কেন , ছাগু তোর নিস্তার নাই " , " ছাগুর ষড়যন্ত্রে ছিঁড়ে গেল আমার জুতার ফিতা " . . . . . . . . . . ইত্যাদি গ্রন্থের মহান রচয়িতারা ঝাপিয়ে পড়লো । ব্লগে সুস্থ পরিবেশ আর সুন্দর লেখার জন্য জন্য সহনশীলতা , পারস্পারিক নূন্যতম শ্রদ্ধাবোধ একান্তই জরুরী । কিন্তু প্রতিপক্ষ বধের নেশায় বুদরা এসব ভুলে গেল । যদু - মদু - কদুরা জাতে উঠার জন্য শক্তিশালি সব ডানপন্থিদের ব্লগারদের সস্তা সমালোচনা করা শুরু করলো । ফলাফল শুন্য এমন না - তারা অনেকখানিই সফল । কিন্তু ঘরে আগুন লাগালে সবই পুড়ে । গত কয়েকদিনের সামু তারই প্রমান । সাধারন ব্লগারাও এখন ব্যক্তি আক্রমন শিখে গেছেন । উগ্র আর নষ্ট সমালোচনা থেকে কারো আর নিস্তার নেই । যারা আগুন লাগিয়েছে , পুড়তে এখন তাদেরই হচ্ছে । ডানপন্থিদের একটা বড় ভালো দিক হচ্ছে - এরা গালিবাজ নয় । কাউকে নিজের হীন স্বার্থে ব্যবহার , আর ব্যবহার শেষে ছুড়ে ফেলে দেয়ার প্রবনতা এদের নেই । আছে পরস্পরের প্রতি সমীহ আর শ্রদ্ধাবোধ । ঔ ব্লগটি বুড়িগঙ্গার চেয়েও বেশে দুষিত হয়ে গেছে । এমন না যে কোন ব্লগ ডানপন্থি ; কিন্তু যে ব্লগগুলোতে ডানপন্থীরা বেশি এবং যার পরিবেশ নষ্ট হয়নি , সেসব ব্লগগুলোর ক্ষেত্রে এখনি সর্তকতা অবলম্বন জরুরি । দূষিত পরিবেশের ব্লগগুলোর দুষনের কারন ও প্রক্রিয়া ব্যাবচ্ছেদ করে আমাদের দূষনরোধে ব্যাবস্থা নেয়া উচিৎ । সামুর ইতিহাসের পুন : ঘটন যেন বর্নমালায় কখনই না ঘটে । ব্লগ হোক সুস্থ চিন্তা ও মনোভাব প্রকাশের যায়গা । ( বিশেষ দ্রষ্টব্য : আলোচিত গ্রন্থসমূহ নাম শতভাগ কাল্পনিক তবে কেউ চাইলে নিজ উদ্ব্যোগে বই বের করলে কোন আপত্তি নেই । )
শোভাযাত্রা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বৈশাখ উদ্যাপন কমিটির সদস্য সোহেল জানান , সকাল আটটা ৩০ মিনিট থেকে নয়টার মধ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হবে । শোভাযাত্রাটি এবার চারুকলার মূল গেট থেকে শুরু হয়ে ছাত্র - শিক্ষক কেন্দ্র , দোয়েল চত্বর , জগন্নাথ হল , ঢাকা মেডিকেল , ফুলার রোড হয়ে উপাচার্যের বাংলোর পাশ দিয়ে আবার চারুকলায় এসে শেষ হবে ।
এনটিভি - তে প্রচারিত ' বই বসন্তে ' অনুষ্ঠানে সুমন ভাই ও জি এইচ হাবীব ডাকাত - নিউটন সম্পর্কে সাহসিকতার সঙ্গে যে - বক্তব্য রেখেছেন , সেজন্য দুজনের প্রতিই রইল কৃতজ্ঞতা । অনেক আগে থেকেই জুলফিকার নিউটনের চৌর্যবৃত্তি সম্পর্কে অবগত ছিলাম , বিশেষ করে বিখ্যাত সব কবির জনপ্রিয় ও মুখে - মুখে - ফেরা কবিতা তার নিজের নামে চালিয়ে দেওয়া এবং দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ের শিল্পের নন্দনতত্ত্ব বিষয়ে লেখা রূপ , রস ও সুন্দর : নন্দনতত্ত্বের ভূমিকা - এর হুবহু আত্মসাৎ করার ঘটনা । কিন্তু সে যে এত - এত বিখ্যাত বইয়ের অপর লেখককৃত অনুবাদ সমুদ্রচুরি করতে পারে , তা আমার জানা ছিল না ( ' সে ' ও ' পারে ' এজন্য যে , জুলফিকার নিউটনের প্রতি ন্যূনতম শ্রদ্ধাবোধও আমার নেই বা কোনো সুস্থ মানুষের থাকতে পারে বলেও আমি মনে করি না ) । সবচেয়ে বিস্মিত , একই সঙ্গে লজ্জিত হই তার বেশির ভাগ বইয়ে ( তার ? ) জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর ভূমিকা দেখে । সাহিত্য বিষয়ে যাঁরা সামান্যতমও খোঁজখবর রাখেন , তাঁরাও জানেন জুলফিকার নিউটনের এ - কীর্তির কথা ; কিন্তু এতগুলো বছরেও কি কবীর চৌধুরীর নিকট এ - দুঃসংবাদ পৌঁছেনি ? কবীর চৌধুরীর ভূমিকায় নিউটনের অনুবাদ সম্পর্কে অনর্থক প্রশংসাবাক্য দেখে আমি অনড় , থ হয়ে যাই । তিনি কোনো বইয়ের ভূমিকা পাণ্ডুলিপি দেখে লেখেন , না কি ঘনিষ্ঠতাসূত্রে ইনিয়ে বিনিয়ে বাছাইকৃত শব্দ সাজান - এ - প্রশ্ন যে - কারও মনে উদিত হওয়া অস্বাভাবিক নয় ।
প্রথম আর শেষের ছবিটা চমৎকার লেগেছে । দ্বিতীয়টি রড ! !
এই যদি হয় , ইন্টারাক্টিভিটির সুফল , তবে তাতে আমি ভীত । লিখায় বিতর্ক হবে , রক্তারক্তি নয় , আর লেখার জন্য যত্রতত্র আত্মপক্ষ সমর্থনের ডান্ডা নিয়ে হাজির হওয়াও আমার অভিরুচি নয় । এর থেকে মানে মানে মাঠত্যাগ করাই ভাল ।
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » মুঠোফোন » ওয়াও ! ! ! এন্ড্রয়েড সফটঅয়্যার ৫০ হাজারের উপরে . . .
সে যেন আজ রানীর মত ব্যক্তিগত রাজ্যপাটে পা ছড়িয়ে সবার কাছে বসতে পারে বলতে পারে মনের কথা চোখের তারায় হাত ইশারায়
বিনোদিনী অত্যন্ত সাধারণভাবে কহিল , " কী জানি ঠাকুরপো , আমার তো ভালো বোধ হয় না । আমার চোখের বালির জন্যে আমার কেবলই ভাবনা হয় । " বলিয়া দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিয়া সেলাই রাখিয়া উঠিয়া যাইতে উদ্যত হইল ।
লেখক বলেছেন : কমেন্টাতো জোশ লাগলো : ভারতীয় দালাল ধরার জাল লিস্ট কিভাবে দেই বলেন , এরা সবাই পিছলা . . . ৩ / ৪ বার করে ঢোকে , ১ম বার মাইনাস দেয়না , পরের বার দেয় , কিন্তু ধরা যায়না
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এডভোকেট সাহারা খাতুন বলেছেন , মহাজোট সরকার প্রতিবন্ধী উন্নয়নবান্ধব । এ সরকার সব সময় প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নে পাশে আছে এবং থাকবে । আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর উত্তরাস্থ বিপিকেএস কমপ্লেঙ্ েপ্রতিবন্ধীদের ৯ম জাতীয় লিডারশিপ ট্রেনিং সেমিনার উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন তিনি । এবারের ট্রেনিং সেমিনারের প্রতিপাদ্য বিষয় হলো - উন্নয়নে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের স্ব - উদ্যোগ । বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি ( বিপিকেএস ) ৩ দিনব্যাপী এ সেমিনারের আয়োজন করেছে । সেমিনার আজ থেকে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চলবে । স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন , প্রতিবন্ধীরা সুযোগ পেলে দেশের জন্য অবদান রাখতে সক্ষম হবে । প্রতিবন্ধীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন , এ সরকার প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে । ট্রেনিং সেমিনারে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে প্রতিবন্ধীদের স্ব - সংগঠনের ৫০ জন প্রতিবন্ধী অংশগ্রহণ করেন । এসব প্রতিবন্ধী তৃণমূল পর্যায়ের প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীদের উন্নয়নে স্ব - সংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে নেতৃত্ব দেবে । বিপিকেএস ' র চেয়ারম্যান মো . মোজাহার আলীর সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মো . মশিউর রহমান , কাজুমাসা শিবুতা , আবদুস সাত্তার দুলাল প্রমুখ । প্রসঙ্গত , বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী কল্যাণ সমিতি ( বিপিকেএস ) ১৯৮৫ সাল থেকে প্রতিবন্ধীদের সম - অধিকার , সম - সুযোগ ও সম - অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা প্রদান করছে । বর্তমানে ৩৪টি জেলার ৭৪টি উপজেলায় উন্নয়নে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের স্ব - উদ্যোগ ( পিএসআইডি ) বাস্তবায়ন করছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এএমএন / এনডিএস / এআইকে / ১৯ . ১০ ঘ . )
২৪ . ১ ডজন ডিমের দাম ৪৮ টাকা হলে , ৬টির দাম কত ?
দক্ষিণ ভারত কাঁপিয়ে তারা এসেছেন বলিউডের রূপালি জগতে । সেখানেও করেছেন জয় । ' ৬০ - এর দশকে ' জিস দেশ মে গঙ্গা বেহতা হ্যায় ' ছবির মাধ্যমে যে শুরু পদ্মিনী করেছেন , হালের অসিনে এসে তারা নিজেদের নানা প্রতিভার গুণে করেছেন বাজিমাত । দক্ষিণ থেকে বলিউডে খ্যাতির মোহে পা রাখা কয়েকজন তারকা অভিনেত্রীদের গল্প নিয়ে এবারের বলিউড ।
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : অর্থমন্ত্রীর ছবির পাশে লেখা আছে - " ভারতের কাছ থেকে শুল্ক নয় , কিছু একটা নেব " । অর্থমন্ত্রী যদি ঐ রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে উনার কিছু একটা নেয়ার খায়েশ মিটবে ।
থীম প্রস্তুত কারকের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা হবে ফুটারে , সুতরাং চান্স মিস কইরেন না
ফায়ারফক্স নিসন্দেহে সর্বাধিক জনপ্রিয় ও কাস্টোমাইজেবল ব্রাউজার । ফায়ারফক্সের পারফরমেন্স আরো বহুগুন বৃদ্ধি করা যায় নীচের এই এক্সটেনশেনগুলো ব্যবহার করলে । ১ . যাবতীয় ইমেজ ব্লক করার জন্য ImgLikeOpera . ২ . ফ্ল্যাশ ব্লক করার জন্য FlashBlock ৩ . পপআপ এ্যাড , ব্যানার ইত্যাদি ব্লক করার জন্য Adblock Plus ৪ . ওয়েবপেজ থেকে এম্বেডেড মুভি , এমপিথ্রি , ফ্ল্যাশ ইত্যাদি ডাউনলোড করার জন্য Download Embedded [ . . . ]
বিবর্তনবাদ তত্ত্ব অনুযায়ী ক্ষুদ্র একটি জীব থেকে পুরো উদ্ভিদজগত ও প্রাণীজগত বিবর্তিত হয়েছে । একটি জীব থেকে পুরো উদ্ভিদজগত ও প্রাণীজগত বিবর্তিত হতে হলে বিবর্তনের এক পর্যায়ে প্রাণী থেকে উদ্ভিদ কিংবা উদ্ভিদ থেকে প্রাণীও বিবর্তিত হতে হবে । একটি উদ্ভিদ থেকে আবার লক্ষ লক্ষ প্রকারের ফলের গাছ , ফুলের গাছ , শুধু কাঁটাওয়ালা গাছ , ও শুধু পাতাওয়ালা গাছ বিবর্তিত হতেই হবে , অন্যথায় বিবর্তনবাদ তত্ত্ব ভুল প্রমাণিত হবে । অন্যদিকে আবার প্রথম জীব থেকে পুরো প্রাণীজগত বিবর্তিত হতেই হবে , অন্যথায় বিবর্তনবাদ তত্ত্ব ভুল প্রমাণিত হবে ।
কি চমৎকার দেখা যায় ! এই চেহারার পেছনেই লুকিয়ে ছিলো মানুষরূপী হিংস্র দানব !
২১ আগস্টের আসামীকে দেশ ছাড়তে সহায়তা করায় যদি মতিউর রহমান বা তার সমর্থনপুষ্ট কোনো সাংবাদিক বা প্রথম আলোর কর্পোরেট উদ্যোক্তা ট্রান্সকমের কারো কোনো সম্পৃক্ততা থেকে থাকে , তবে তা নিয়ে সংসদ ও নির্দিষ্ট কিছু পত্রিকা গরম না করে তদন্তের মাধ্যমে এর সত্যতা উদঘাটন করাও সরকারেরই কর্তব্য , সংসদ সদস্যদের এসব বিষয়ে পরিস্কার ধারণা থাকা চাই । আর যেই ভূতের জপ চারিদিকে শুরু হয়েছে ' একএগারো একএগারো ' সেই জপের বিপরীতে সবার আগে সংসদ সদস্যদেরই কাজ করতে হবে , খেয়াল রাখতে হবে তাদের অনাকাঙ্ক্ষিত বগরবগরই ওই ভূতের সাধকদের হাতের জপমালাকে আরো শক্তিশালী করে তুলবে , আর যেখানে তারা জানেন সেই জপমালার একজন ধারক মতিউর রহমান নিজে , কাজেই তার জপমালার শক্তি বাড়াতে এই সংসদ সদস্যদের এমন উঠেপড়েলাগাটা তো খুবই বিপদজনক ভবিষ্যতের অতীতকেই ডেকে নিয়ে আসবে । কাজেই সরকার এবং সংসদ সদস্যদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা উচিত ।
লেখক বলেছেন : সিকিমের জনগন হয়ত সেটি উপলব্ধি করতে পারেনি আজো . . . আর হয়ত পারবে ও না
পত্রিকাতে এই শিক্ষিকার উপর নির্যাতনের যে সামান্য অংশ উঠে এসেছে তার সামান্য নির্বাচিত অংশ -
লেখক বলেছেন : রক্তদিয়ে করেছি এই দেশ স্বাধিন , হৃদয়ে আছে বাংলাদেশের নাম । হবোই আমরা শ্রেষ্ঠ , করবো আমরা জয় ।
আসসালামু আলাইকুম । আমি নতুন আপনাদের সকলের কাছ থেকে দোয়া চাচ্ছি । এই ব্লগে অনেক সুন্দর সুন্দর লেখা শুধু এতদিন পড়ছি । কোন মন্তব্য করতে পারিনি । এখন থেকে আপনাদের সাথে আছি । . . .
ঢাকা , ৬ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : হরতালে দিনাজপুর ও গাইবান্ধায় ৬ জনকে ভ্রাম্যমাণ আদালত সাজা দিয়েছে । দিনাজপুর প্রতিনিধি জানান , দিনাজপুরে হরতালে পিকেটিং করার সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত ২ জনকে সাজা দিয়েছে । এরা হচ্ছে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
হুমম বন্ধুরূপী শত্রু তারা . যে বিপদে দেয়না আপনাকে সাহারা .
ক্রমাগত বদলে যায় দিনযাপনের রংগুলো এখনো এই শেষ বিকেলের বারান্দার গ্রীলে এক ফোঁটা কমলা - রোদ্দুরের গন্ধ লেগে আছে ।
স্কুলে নবম শ্রেনীতে উঠার পর যখন শিক্ষার্থীগন বিজ্ঞান , কলা এবং বানিজ্য বিভাগে ভাগ হয়ে যায় তখন দেখা যায় অপেক্ষাকৃত কম মেধাবী শিক্ষার্থীগনই কলা বিভাগে যায় । অনেক ক্ষেত্রে তারা স্বেচ্ছায় , অনেক ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বা বানিজ্য বিভাগে বেশি চাপ ভেবে এবং অনেক ক্ষেত্রে স্কুল কর্তৃপক্ষের অথবা কোন শিক্ষকের চাপে কলা বা মানবিক বিভাগে যেতে বাধ্য হয় । বর্তমান প্রচলিত ধারার চাকরির বাজারের অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও বানিজ্য বিভাগ থেকে পাশ করা গ্রাজুয়েটদের যত সুযোগ আছে , মানবিক বিভাগ তথা সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের গ্রাজুয়েটদের তত বেশি সুযোগ থাকে না । তবে একটি বিশাল ক্ষেত্রে এখনও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের গ্রাজুয়েটদেরকেই বেশি প্রাধান্য হয় এবং তা হল এনজিও বা বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ।
তিনি উল্লেখ করেছেন যে , ২০১০ সালে প্রথম দফায় এই পাইপ লাইন চালু করার ফলে রাশিয়া এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলিকে খনিজ তেল রপ্তানী করতে সক্ষম হয়েছে প্রায় শতকরা ৪৫ ভাগ বেশী . ২০১৪ সালের মধ্যে দ্বিতীয় দফায় এই পাইপ লাইন নির্মাণ সম্পূর্ণ হওয়ার কথা .
এক সাথে একমত হতে পারলাম না । এভাবে পাবলিক ফোরামে ঠিকানা বা মোবাইল নাম্বার দেওয়া ঠিক না । এডমিনকে গোবাতে পাঠানো যাতে পারে ।
লিখেছেন স্বপ্নীল ( পাতাগুলি ১ ২ ৩ )
সরকারের নেওয়া ৯ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের রূপকল্পকে ভাঁওতাবাজি বলেও মন্তব্য করেন খন্দকার মোশাররফ ।
আমার আদি ও অকৃত্তিম কী - প্যাড যুক্ত সেটই ভালা । টাচস্ক্রীনের পাল্লায় পড়ে একেবারে নাজোহাল হয়ে গেলাম এজ ট্রাই ব্যান্ডের গুষ্ঠী খিলাই আইজ তিনদিন যাবৎ কাউরে ফোন দিতে পারি না । দুঃখে মোবাইল অফ রাখি । কাউরে কইতে পারতেছি না - আবার সইতেও পারি না । এক ফাংশনে ঢুকে সার্চ করি , প্রেস করি - উল্টাপাল্টা . . .
পোস্ট করা হয়েছে : সোম জুন ০৬ , ২০১১ ১২ : ৪১ পূর্বাহ্ন
আজ ১১ই নভেম্বর । . . সারাদিন ঢাকার রাস্তায় ঘন্টাকয়েক ট্র্যাফিক জ্যামে আটকে থাকার পর সন্ধ্যা অনেক পরে বাড়ী ফিরতে পারলাম । বাসার অন্য সব চাকুরীজীবী সদস্যদেরো একই অভিজ্ঞতা , খবরেও দেখলাম - নিজামী - মুজাহিদ গংয়ের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর হওয়াতে ও তাঁদের জেলে পুনরাগমনে সারাদেশে বিক্ষোভ করেছে জামায়াত - এ - ইসলামী বাংলাদেশ ও তাদের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির । তাই ঢাকা সহ সারাদেশে আজ এত অস্থিরতা । আদালতে জামায়াতের এক আইনজীবী তো রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীকে বিচারকের সামনেই শাসিয়েছেন - নিজামীর জামিন না হলে কেউ আজ প্রাণ নিয়ে বাসায় ফিরতে পারবে না ।
সাজিদ মুহাইমিন চৌধুরী কর্তৃক বিভাগবিহীন এ প্রকাশিত - এপ্রিল ৮ , ২০০৯ , ২৫ চৈত্র ১৪১৫
পোষ্ট করেছেন : ৩৫ টি মন্তব্য করেছেন : ৩৭৩ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৯ মাস ৩ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ১৪১৭ বার
উত্স : দৈনিক প্রথম আলো , শনিবার , ২১ মে , ২০১১
ঈগল বলেছেন : যারা ঢাকায় থাকেন তাদের প্রতি অনুরোধ , প্লিজ আপনার প্রেসক্লাবে উপস্থিত হউন ।
৬ নম্বর পর্ব আসবে কাল বা পরশু । সেখানে থাকবে আরো চমক ।
রামমোহন রায় যে পশ্চিমের ভাবকে আত্মসাৎ করিতে পারিয়াছিলেন , তাহার প্রধান কারণ পশ্চিম তাঁহাকে অভিভূত করে নাই ; তাঁহার আপনার দিকে দুর্বলতা ছিল না । তিনি নিজের প্রতিষ্ঠাভূমির উপরে দাঁড়াইয়া বাহিরের সামগ্রী আহরণ করিয়াছিলেন । ভারতবর্ষের ঐশ্বর্য কোথায় তাহা তাঁহার অগোচর ছিল না , এবং তাহাকে তিনি নিজস্ব করিয়া লইয়াছিলেন ; এইজন্যই যেখান হইতে যাহা পাইয়াছেন , তাহা বিচার করিবার নিক্তি ও মানদণ্ড তাঁহার হাতে ছিল ; কোনো মূল্য না বুঝিয়া তিনি মুগ্ধের মতো আপনাকে বিকাইয়া দিয়া অঞ্জলিপূরণ করেন নাই ।
জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামের স্ক্রিনে ভেসে উঠছে ' ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়া ' র গল্প । পরিশ্রম - বুদ্ধি দিয়ে ভারতের মানুষের এগিয়ে যাওয়ার কাহিনী । এমন গল্প শেষে প্রত্যয়ী কণ্ঠে ভেসে আসে ' ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়া ' , শুনে শিহরিত হয় ভারতীয়রা । নতুনভাবে প্রতিজ্ঞা অনুভব করে । আর প্রতিবেশীরা সেসব অবাক বিস্ময়ে শুনে যায় । ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেন , ' আপনারা সবাই ইনক্রেডিবল ভারতকে উপভোগ করুন । ' এটাই বুঝি ভারতের নতুন স্লোগান । আর তা আরো পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দিতেই যেন তারা আয়োজন করেছে ১৯তম কমনওয়েলথ গেমস । বুঝিয়েছেও দুইবার উদ্বোধনের ঘোষণা দিয়ে ! হ্যাঁ , দুইবারই ! প্রথমে প্রিন্স চার্লস রানির বাণী পড়ে শুনিয়ে গেমসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন । ঠিক পরই রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল দর্শকদের উদ্দেশে বক্তৃতা দেন এবং গেমস উদ্বোধনের দ্বিতীয় ঘোষণা দিয়ে বসেন , ' এবার গেমস শুরু হলো । ' সঙ্গে সঙ্গে স্টেডিয়ামের আলোর ঝলকানিতেও মাধুর্য বেড়ে গেল , হর্ষে মেতে উঠল মানুষ । মানে কমনওয়েলথ গেমসের চিরায়ত উদ্বোধনের প্রথা ভেঙে ভারত নতুন করে দেখাল । সত্যি ইনক্রিডিবল ইন্ডিয়া । ভারতের আনন্দিত হওয়ারই কথা । ১৯৮২ সালে এশিয়ান গেমসের পর এত বড় আয়োজন যে এটিই প্রথম । তাই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে বলতে শোনা যায় , ' এটি আমাদের জন্য গর্বের এক মুহূর্ত । গোটা ভারতবাসীই এই গর্বের অংশীদার । ' গর্ব তো গোটা কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর জন্যই । এই প্রথম কমনওয়েলথভুক্ত ৭১টি দেশই খেলছে ১২ দিনের আসরে । অংশ নেওয়া অ্যাথলেটের সংখ্যার বিচারেও এটি এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় কমনওয়েলথ গেমস । আজ থেকে ১৭টি খেলায় শুরু হয়ে যাচ্ছে মাঠের লড়াই । কমনওয়েলথ গেমস শুধুই একটা গেমস নয় , এটি কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোকে চার বছর পর এক ছাতার নিচে নিয়ে আসার উপলক্ষও , কুইন্স ব্যাটন রিলে দিয়ে যার শুরু হয় । এবার এক লাখ ৯০ হাজার কিলোমিটার পরিভ্রমণ করে কুইন্স ব্যাটন এসেছে দিল্লি । কাল সন্ধ্যায় ওই কুইন্স ব্যাটনের পাশে দাঁড়িয়ে মা রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের পক্ষে শুভেচ্ছাবাণী পড়লেন যুবরাজ চার্লস । রানি শুভকামনা জানিয়েছেন সব অ্যাথলেটের জন্য । সবশেষে যুবরাজ বললেন , ' গেমসের উদ্বোধন করতে পেরে আমি সম্মানিত বোধ করছি । ' ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল বক্তব্য শেষ করলেন গেমসের শুরু ঘোষণা করে । উসাইন বোল্ট , আসাফা পাওয়েলের মতো তারকারা আসেননি বলে শুরুর আগেই সমালোচনার গুঞ্জন । কিন্তু তারকারা না আসায় কী হয়েছে ! এসেছে পাকিস্তান । মার্চপাস্টে সেই নামটি উচ্চারিত হতেই করতালে মুখর হয়ে উঠল জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়াম । কারণ তারা এসেছে অনেক দিন পর , সেই মুম্বাই আক্রমণের পর প্রথম কোনো পাকিস্তানি দলের ভারত সফর । আর এ সফর সম্ভব হয়েছে কমনওয়েলথ গেমসের জন্য । ক্রীড়ার আলোয় গেমস উদ্ভাসিত হবে , সেটা উপলক্ষ করে মানুষে মানুষে , জাতিতে জাতিতে রচিত হবে নতুন সেতুবন্ধন । জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামের দর্শক এরপর দেখল বিখ্যাত সুরকার এ আর রহমানের থিম সং । সাড়ে পাঁচ কোটি রুপি খরচ করে তৈরি এই থিম সং আর তাঁর পরিবেশনায় ছড়িয়ে দেওয়া হলো বন্ধুত্বের আহ্বান । ছিল আতশবাজির খেলাও । তবে সেটা খুব বেশি ছিল না । এর আগে যতটুকু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছে , সবই ছিল ভারতের নানা বর্ণ , ভাষা আর সংস্কৃতিকে ফুটিয়ে তোলার প্রয়াস । দৃষ্টি কেড়েছে ' রিদম অব ইন্ডিয়া ' নৃত্যগীত পরিবেশনায় ১০ বছরের শিশু কেশবের তবলা বাজানো । যতটা ছন্দের তালে তবলা বাজিয়ে গেল শিশুটি , ততটাই ছন্দ নিয়ে গেমসটা আয়োজনে মরিয়া ভারত । অনুষ্ঠানে সে রকম কোনো চমক নেই , তার পরও মানুষের ছিল তুমুল আগ্রহ , কিন্তু তাতে জল ঢেলে দিয়েছে নিরাপত্তার বাড়াবাড়ি । অনেকে টিকিট হাতে নিয়ে ঢুকতে পারেনি স্টেডিয়ামে । দেখেনি তাদের ইনক্রিডিবল ইন্ডিয়ার নতুন সংস্করণ । সুত্র : -
এটিতে পার্থক্য হল , আ - কার , ই - কার , ও - কার সবই মূল হরফ টাইপ করার পরে টাইপ করতে হয় । আপনার শেষ মেসেজটার শব্দগুলোর সমস্যা ধরে উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দেয়ার চেষ্টা করছি ব্যাপারটা - -
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ( সিইসি ) এ টি এম শামসুল হুদা বলেছেন , ' নির্বাচনে আমরা সেনাবাহিনী দিতে চাই না । সেনাবাহিনী আমাদের লাস্ট রিসোর্ট । কারণে - অকারণে এ বাহিনীকে চাওয়া ঠিক না । এবারও আমরা বিরক্ত হয়ে সেনাবাহিনী নিয়োগ করেছি । ' প্রশাসন ও পুলিশের বিকল্প হিসেবে সেনাবাহিনীকে দাঁড় না করানোর আহ্বান জানিয়ে শামসুল হুদা বলেন , বিকল্প দাঁড় করানোর কোনো যুক্তি হতে পারে না । জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ও দীর্ঘ মেয়াদে তা সুফল বয়ে আনবে না । আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ' স্থানীয় সরকার নির্বাচন : গণপ্রত্যাশা ও গণমাধ্যম ' শীর্ষক মতবিনিময় সভায় সিইসি এসব কথা বলেন । শামসুল হুদা বলেছেন , প্রধান নির্বাচন কমিশনার ( সিইসি ) এ টি এম শামসুল হুদা বলেছেন , ' নির্বাচনে আমরা সেনাবাহিনী দিতে চাই না । সেনাবাহিনী আমাদের লাস্ট রিসোর্ট । কারণে - অকারণে এ বাহিনীকে চাওয়া ঠিক না । এবারও আমরা বিরক্ত হয়ে সেনাবাহিনী নিয়োগ করেছি । ' প্রশাসন ও পুলিশের বিকল্প হিসেবে সেনাবাহিনীকে দাঁড় না করানোর আহ্বান জানিয়ে শামসুল হুদা বলেন , বিকল্প দাঁড় করানোর কোনো যুক্তি হতে পারে না । জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ও দীর্ঘ মেয়াদে তা সুফল বয়ে আনবে না । আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ' স্থানীয় সরকার নির্বাচন : গণপ্রত্যাশা ও গণমাধ্যম ' শীর্ষক মতবিনিময় সভায় সিইসি এসব কথা বলেন । শামসুল হুদা বলেছেন , নির্বাচন কমিশন ভোটারদের নির্ভয়ে তাঁদের পছন্দসই যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার সুযোগ করে দিতে পেরেছেন । তাই দেশের চার বিভাগে অনুষ্ঠিত পৌরসভা নির্বাচনে তীব্র শীত উপেক্ষা করে প্রায় ৮০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন । সিইসি বলেন , অবাধ , সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলেই ভোটকেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি অনেক বেড়ে যায় । কমিশন ভোটারদের এই আস্থার পরিবেশ নিশ্চিত করতে পেরেছে । জনগণ ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে সঠিক প্রার্থী নির্বাচনে ভুল করে না । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন , তথ্য কমিশনার অধ্যাপক সাদেকা হালিম । আলোচক হিসেবে অংশ নেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ , টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান , প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক সোহরাব হাসান , অধ্যাপক গোলাম রহমান , অধ্যাপক আবুল মনসুর আহমদ , অধ্যাপক জাহিদা রহমান খান , অধ্যাপক শেখ আবদুস সালাম , সিনেটের সদস্য সুভাষ সিংহ রায় প্রমুখ । শামসুল হুদা বলেন , স্থানীয় সরকার দেশের গণতন্ত্র ও রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ সোপান । তাই স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে পারলে গণতন্ত্র সুসংহত হবে । তিনি বলেন , নির্বাচন কমিশন সত্ ও যোগ্য প্রার্থী বাছাইয়ে আইনি সংস্কার এনেছে , কিন্তু তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোকেও প্রার্থী বাছাই করতে হবে । নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে নারীপ্রার্থী বাছাইয়ে জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সিইসি এ পর্যন্ত মেয়র পদে বিজয়ী একমাত্র নারীপ্রার্থী চারঘাটের নার্গিস খাতুনকে অভিনন্দন জানান । তথ্য কমিশনার সাদেকা হালিম বলেন , পৌর নির্বাচন প্রমাণ করেছে , নির্বাচনে সেনাবাহিনীর প্রয়োজন নেই । কিন্তু দেশে যারাই বিরোধী দল থাকে , নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি করা তাদের সংস্কৃতি হয়ে গেছেতাই দেশের চার বিভাগে অনুষ্ঠিত পৌরসভা নির্বাচনে তীব্র শীত উপেক্ষা করে প্রায় ৮০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন । সিইসি বলেন , অবাধ , সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলেই ভোটকেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতি অনেক বেড়ে যায় । কমিশন ভোটারদের এই আস্থার পরিবেশ নিশ্চিত করতে পেরেছে । জনগণ ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে সঠিক প্রার্থী নির্বাচনে ভুল করে না । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন , তথ্য কমিশনার অধ্যাপক সাদেকা হালিম । আলোচক হিসেবে অংশ নেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ , টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান , প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক সোহরাব হাসান , অধ্যাপক গোলাম রহমান , অধ্যাপক আবুল মনসুর আহমদ , অধ্যাপক জাহিদা রহমান খান , অধ্যাপক শেখ আবদুস সালাম , সিনেটের সদস্য সুভাষ সিংহ রায় প্রমুখ । শামসুল হুদা বলেন , স্থানীয় সরকার দেশের গণতন্ত্র ও রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ সোপান । তাই স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে পারলে গণতন্ত্র সুসংহত হবে । তিনি বলেন , নির্বাচন কমিশন সত্ ও যোগ্য প্রার্থী বাছাইয়ে আইনি সংস্কার এনেছে , কিন্তু তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোকেও প্রার্থী বাছাই করতে হবে । নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে নারীপ্রার্থী বাছাইয়ে জোর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সিইসি এ পর্যন্ত মেয়র পদে বিজয়ী একমাত্র নারীপ্রার্থী চারঘাটের নার্গিস খাতুনকে অভিনন্দন জানান । তথ্য কমিশনার সাদেকা হালিম বলেন , পৌর নির্বাচন প্রমাণ করেছে , নির্বাচনে সেনাবাহিনীর প্রয়োজন নেই । কিন্তু দেশে যারাই বিরোধী দল থাকে , নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি করা তাদের সংস্কৃতি হয়ে গেছে
> > এবারে মুভ টুল ব্যবহার করে স্টারগুলা একসাথে সিলেক্ট করুন । তারপর ব্রাশ উইন্ডোর ছোট এরোটিতে ক্লিক করুন , নিউ ব্রাশ অপশন সিলেক্ট করুন । স্ক্যাটার ব্রাশ উইন্ডো আসবে পর্দায় । এখান থেকে আপনার ব্রাশটির একটি নাম দিন এবং সেভ করুন ।
সব্বাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ অধমের টপিকে মন্তব্য করার জন্য এবং প্রবাসিদের দুঃখে শামিল হওয়ার জন্য ।
সোফায় বসে ধ্যান করছিলাম , হঠাৎ দেখি চারপাশ বদলে গেলো ! মনে হলো মেঘের উপর ভাসছি ! চারপাশেই সাদা আর সাদা । কিছুক্ষণ পর পর চোখ ধাধানো পর্দা দেখতে পাচ্ছি । পেছন থেকে কে যেন বললো " তাকাইস না ! নূরের পর্দা " চোখ ঝলসে যাবে " পেছনে তাকিয়ে দেখি কেউ নাই ।
গেণ্ডারিয়া থানার সাব - ইন্সপেক্টর ( এসআই ) সুভাষ চন্দ্র জানান , ৩৪ কেবি রোডের ৬ তলা বাসার ৫ম তলার ছাদের দুটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে থাকেন বিভূতি দাস । তার স্ত্রী শিউলি দাস সিরাজদীখানের কুচিয়ামারা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক । প্রতিদিনের মতো তিনি সকালে ছেলেকে স্থানীয় স্কুলে পৌঁছে দিয়ে স্কুলে যান । শুভ গেণ্ডারিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ত । বিভূতি রঞ্জন লালবাগের পোস্তায় চামড়ার ব্যবসা করেন । দুপুর আড়াইটায় বাসায় ফেরার পথে তিনি স্কুল থেকে ছেলেকে নিয়ে আসেন । আহত বিভূতি জানান , অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা প্রথমে ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিভূতি রঞ্জনকে হত্যার চেষ্টা করে । এ সময় বিভূতির ছেলে শুভ ঘটনাটি দেখে চিত্কার শুরু করলে তাকে হাত - পা বেঁধে পানিতে চোবায় । এসআই সুভাস চন্দ্র আরও জানান , ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বিকাল ৩টার দিকে ঘটনাটি ঘটে থাকতে পারে ।
যুক্তি কি দেখাইলি রে . . . . . . . প্রত্যেক বার এ তোর কাজের অজুহাত দেখায়া ভাইগ্গা যাস কিন্তু আলতু ফালতু কমেন্টস করতে তো সময় এর অভাব হইতে দেখি না . . . . . .
অস্তিত্ত্বের সন্ধানে বলেছেন : ভয় পাচ্ছি । আর লিখা দেবো কি না সেটা নিয়ে । আমায় নিয়ে রাজনীতি শুরু হবার ভয় পাচ্ছি
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতাঃ পরিসংখ্যান / ব্যবসস্থাপনা / যে কোনো বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রী এবং সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতা ও কম্পিউটার পরিচালনায় অভিজ্ঞতা থাকতে হবে ।
নেগেটিভ চিন্তা - ভাবনাগুলোর একটাও কি মিথ্যা বা অবান্তর বা বাস্তবতাবর্জিত ? !
আমি বুঝলাম না এত মানুষ থাকতে জাফর ইকাবাল স্যার আপনার কি ক্ষতি করলো ? আমি যতদুর জানি তিনি আওয়ামিলীগকে অন্ধ ভাবে সমর্থন করেন না ! তবে না করলেও ভুল হবে আর কি ! কারন উনার বাবা একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ! ১৯৭১ সালের ৫ মার্চ পাকিস্তানী আর্মি এক নদীর ধারে তার দেশপ্রেমিক পিতাকে গুলি করে হত্যা করে । বিশ্ববিদ্যালয় - পড়ুয়া জাফর ইকবালকে পিতার কবর খুঁড়ে তার মাকে স্বামীর মৃত্যুর ব্যাপারটি বিশ্বাস করাতে হয়েছিল । ধরুন , আপনার বাবাকে ১৯৭১ সালে পাকিস্থানি বাহিনী + আল - বদর , আল শামস বাহিনি ধরে গুলি করে এবং বন্দুকের বেনেট দিয়ে খুচিয়ে খুচিয়ে হত্যা করল . . . এবং একই সাথে আপনার মা এবং আপনার বোন কে । আর ৩৮ বছর পরে এসে দেখলেন সেই খুনি ব্যক্তিরা আপনার চোখের সামনে দিয়েই দামি গাড়িতে চড়ে মাথায় সাদা টুপি দিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে ! এখন বলুন আপনি কি করতেন ? আর এদের কে এত সাহস দিয়েছে ? কাদের ছত্র ছায়ায় এরা বেড়ে উঠেছে ? আপনি কি এর বিচার চাইতেন না ? আপনার কি আপনার বাবা ' র হত্যাকান্ডের বিচার কখনই চাইতেন না ?
লেখাটির বিষয়বস্তু ( ট্যাগ / কি - ওয়ার্ড ) : মোরগ পোলাও ; প্রকাশ করা হয়েছে : বিরিয়ানী , মাংসের রেসিপি , মিষ্টি বিভাগে । সর্বশেষ এডিট : ০২ রা অক্টোবর , ২০০৯ দুপুর ১২ : ১১
তার মতো করে বলতে হয় , আমরা এখন যে বিদ্যুত পাচ্ছি তা ১০০ বছর আগের লোকেরা তো পেতো না । হারিকেনই ছিলো তাদের একমাত্র ভরসা । আমাদের যা আছে তাতেই আমাদের সন্তুষ্ট থাকা উচিত এই ভেবে যে আগের লোকেরা এতটুকুও পায়নি ।
রমজান মাসে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়ন করার ঘোষণা দেয়া হলেও পুরো রাজধানী জুড়ে চলছে লোডশেডিং । পিডিবি সর্বো " চ বরাদ্দ দিলেও কেন এই লোডশেডিং ? এই প্রশ্নের উত্তরে জানা গেছে , রাজধানীর প্রায় প্রতিটি ট্রান্সফরমারই ওভারলোড হয়ে যাওয়ায় এই লোডশেডিং । খোঁজ নিয়ে জানা গেছে , ঢাকায় ক্রমবর্ধমান হাইরাইজ বিল্ডিংগুলোয় অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার করার কারণেই এই সমস্যায় পড়তে হ " েছ বেশি । এক শ্রেণীর দুর্নীতিপরায়ণ কর্মচারীর যোগসাজশে ঢাকায় মাত্রাতিরিক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে গ্রাহকরা ।
আপনাদের জন্য কিছু স্ট্যাইলিশ ফন্ট কালেকশন করে নিয়ে আসলাম । সবগুলোই ফ্রি । আপনারা চাইলা আরো কিছু ফন্ট নিয়ে আরো কয়েকটি প্যাকেট করব ।
প্রিন্সেস ডায়ানার বিয়ের আংটিটি ছোট করে ফেলেছেন ব্রিটিশ রাজপরিবারের নতুন সদস্য হতে যাওয়া কেট মিডলটন । আংটিটি বড় [ বিস্তারিত ]
নূরুর রহমান শিপলু : সরকারি হিসাবে পৃথিবীর বিভিন্নদেশে কর্মরত বাংলাদেশী শ্রমিক ৬০ লক্ষ কিন্তু বেসরকারী হিসাবে প্রায় আছে এক কোটিরও বেশী । এই বিপুল পরিমাণ শ্রমিক প্রতি বছর বিরাট অংকের রেমিটেন্স বা বৈদেশিক মুদ্রা পাঠিয়ে থাকে । চলতি বছরে এর পরিমাণ প্রায় ৯০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন ।
আপনি এখন PC তেই মোবাইল গেমস খেলতে পারবেন ! ! ! বিশ্বাস হচ্ছে না ? সত্যি , আপনি এখন PC তেই মোবাইল গেমস খেলতে পারবেসফটওয়্যার চালাতে পারবেন । আর এ জন্য প্রয়োজন Sjboy Emulatorনামক ১ . ০২ মেগাবাইট এর সফটওয়ারটি । তবে এজন্যে মোবাইল গেমস গুলো PC তে থাকতে হবে । এই সফটওয়ারটি শুধুমাত্র . jar ফরম্যাট এর গেমস ও সফটওয়্যার সাপোর্ট করে এবং সফটওয়ারটি শুধুমাত্র Windows XP অপারেটিং সিস্টেম এ চলবে । সফটওয়্যারটির ডাউনলোড করার জন্য [ এখানে ক্লিক করুন ] সফটওয়্যারটির ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন । ব্যাস হয়ে গেল । এখন যে গেমস / সফটওয়্যার টি চালাতে চান , সেটি তে ক্লিক করে … সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ুন »
ঢাকা , ১১ জুলাই : কার্যত পুলিশের হাতে অবরুদ্ধ বিএনপি অফিস ও দলের নেতাকর্মীরা । ১২টি ইসলামী দলের ডাকা ৩০ ঘণ্টা হরতালের দ্বিতীয় দিন সোমবার সকাল থেকেই নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঘিরে রেখেছে পুলিশ ।
একই রকম নিস্ক্রিয়তা নিয়ে যদি তিনি দলে এবং মন্ত্রনালয়ের জগদ্দল পাথর হয়ে বসে থাকেন , তাহলে দেশ এবং দল দুটোই আসন্ন বিপদে । এই বিপদ থেকে উদ্ধার করতে উনাকেই সবার আগে পদক্ষেপ নিতে হবে । নিজেকে কার্যকর রাখবেন নতুবা পদ ছেড়ে দিয়ে কাউকে জায়গা করে দিবেন । সকলের সাথে সাথে উনার নিজেরও মঙ্গল হবে । বাকী আড়াই বছরে সরকারে এখনো অনেক কিছুই করার আছে । কিন্তু তিনি একটিভ হলেই সবচাইতে ভালো হয় , নির্লোভ এবং কর্মদক্ষতার মাধ্যমে জাতিকে দলকে উনার অনেক কিছুই দেয়ার ছিলো ।
তাই পরীক্ষার ফলাফলকে বলা যায় , উচ্চশিক্ষার উপযুক্ত শিক্ষার্থী এবং কর্মক্ষেত্রে কর্মী বাছাইয়ের একটা হাতিয়ার । নিয়োগকর্তা যদি পরীক্ষার ফলাফল দেখে কর্মীর যোগ্যতা বুঝতে না পারেন , তবে সেই ফলাফল এর মূল একটা উদ্দেশ্য পূরণে ব্যর্থ এবং নিয়োগকর্তার কাছে এটা একটা প্রহসন ছাড়া আর কিছু মনে হতে পারে না ।
বিরোধী দলীয় নেতা বলেন , সরকারের বয়স প্রায় আড়াই বছর । এই সময় দেশের কি উন্নতি হয়েছে ? এই বিদ্যুৎ আসছে এই যাচ্ছে । দ্রব্যমূল্য ডিজিটাল আকারে বাড়ছে । শেয়ার বাজারে ডিজিটাল লুট হয়েছে ।
হ - বাংলা নিউজঃ শেরপুর থেকেঃ শেরপুরের নালিতাবাড়ীর সোহাগপুরে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল ।
তিন দিনের সফরে এস এম কৃষ্ণ দুপুর একটার দিকে ঢাকায় এসে পৌঁছান । ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ ফ্লাইটে তিনি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন । বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি সেখানে তাঁকে স্বাগত জানান ।
এটা খুজে পাচ্ছি না । আমি ফায়ারফক্স ৩ . ০ . ১ এ টেষ্ট করছি ।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরীর পটুয়াখালীর বাসভবনের সামনে তাঁর উপস্থিতিতে এক সভায় আওয়ামী লীগের নেতা - কর্মীরা হামলা চালিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে । হামলায় অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন । এ ছাড়া একটি মোটরসাইকেল ও আসবাব পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে । ভাঙচুর করা হয়েছে বিএনপির এই নেতার বাসভবনে । গতকাল বুধবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে । প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে , বিএনপির নেতা আলতাফ হোসেন চৌধুরী শহরের শেরেবাংলা সড়কের নিজ ভবনের সামনে দলীয় নেতা - কর্মীদের নিয়ে সভা করছিলেন । এতে দলের অন্তত আড়াই শ নেতা - কর্মী যোগ দেন । সভা চলাকালে দুপুর ১২টার দিকে একদল সন্ত্রাসী সেখানে হামলা চালায় । এতে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ২৫ জন নেতা - কর্মী আহত হন । আহত ব্যক্তিরা স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়েছেন । এ ছাড়া হামলাকারীরা একটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিয়েছে । হামলাকারীরা একপর্যায়ে আলতাফ হোসেনের বাসভবনের আসবাব ভাঙচুর করে । পরে পুলিশ ও র্যাবের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন । গতকাল সন্ধ্যায় নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে আলতাফ হোসেন চৌধুরী অভিযোগ করেন , ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের শতাধিক নেতা - কর্মী ওই হামলায় অংশ নেন । এ ঘটনায় তিনি থানায় মামলা করবেন বলেও জানান । এই অভিযোগ ভিত্তিহীন উল্লেখ করে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খান মোশারফ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন , অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে বিএনপির নেতা - কর্মীরাই ওই হামলা চালিয়েছেন । এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ ও এর কোনো সহযোগী সংগঠনের সদস্যরা জড়িত নন । পটুয়াখালী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি ) নরেশ চন্দ্র কর্মকার জানান , পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে । গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন ছিল । http : / / www . prothom - alo . com / detail / date / 2010 - 06 - 17 / news / 71570
সন্ধা ৭ তা বাজতেই মনটা কেমন যেন উসকুশ করা সুরু করে … কখন বাসায় যাব . আমি যেই lab - এ আছি সেইখানকার নিয়ম হচ্ছে সকাল ৯ থেকে রাত ৯ পর্যন্ত . সকালেও আসতে যেই কষ্ট হয় … আসতে আসতে ১০ তা বেজে যায় . ঢুকেই আগে দেখি যে প্রফেসর আছে কিনা … না আসলে হাফ ছেড়ে বাচা … এর পর শুরু হলো দিন . হাতে কাজ থাকলে ভালো আর না থাকলে কতটা যে বিরক্তিকর lab _এ কাজ ছাড়া বসে থাকা .
২০০২ সালে ডায়না মেমোরিয়াল ফান্ডের অর্থায়নে একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা পাকিস্তান গিয়েছিলো ল্যান্ড মাইন সরানোর কাছে । দাতব্য কর্মীরা এমন অনেক স্থানেই গিয়েছিলেন যেখানে লোকজন একেবারেই লেখাপড়া জানে না এবং আগন্তুকদের সন্দেহের চোখে দেখা হয় । কিন্তু তারাও ডায়ানার ছবি দেখার পর সহানুভূতি প্রকাশ করেছিলো । দুর্ঘটনায় পাঁচ বছর আগে হূদয়ের রানীর মৃত্যু ঘটেছে - এ খবরটিই তারা জানতো না ।
এ জন্য অনেকেই চান শেয়ারবাজার যেমন আছে তেমন পড়ে থাকুক । " প্রশ্নোত্তর পর্বে সুলতানা বুলবুলের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি । " আওয়ামী লীগ [ ক্ষমতায় ] এলেই শেয়ারবাজারে ধস নামে - এটা কিছুটা ঠিক " উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন , " শেয়ারবাজারকে ঠিক মতো অ্যাক্ট ( কাজ ) করতে দিলে ধস নামবে । কাজ করতে না দিলে ধস নামবে না । " আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য যারা ক্ষমতাই ছিল তারা কেউ শেয়ারবাজারকে কাজ করতে দেয়নি । এজন্য কোনো ধসও হয়নি । " পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা কোনো ক্ষতি সহ্য করতে চান না , " বলে মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী মুহিত । তিনি বলেন , " শেয়ারবাজার অতিমূল্যায়িত হলে এর পতন হবে । " তিনি বলেন , " শেয়ার বাজার নিয়ে চক্রান্ত চলছে । " মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে সূচকের ওঠা - নামা এবং এর মধ্যে অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ চেয়ে বিক্ষোভ প্রসঙ্গেও সংসদে কথা বলেন অর্থমন্ত্রী । তিনি বলেন , " বাজারে গুজব রটে গেল - আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে পদত্যাগপত্র পেশ করিছি । এর পেছনে চক্রান্ত আছে । " বেনামি বিনিয়োগকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী । তিনি বলেন , " এখন আমাদের কাছে অস্ত্র আছে । বেনামি বিনিয়োগকারীদের আমরা কিছুটা ধরতে পারব । "
( ২৩ ) " বিশ্ববিদ্যালয় " অর্থ ধারা ৩ এর অধীন স্থাপিত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ;
চমৎকার ! ' কোলাহলে ঢাকা নির্জনতায় ' কথা টা পছন্দ হয়েছে আমার । আমি তো প্রায়শ : মিশি নির্জনতার শব্দে !
যোবায়ের মোমিন বলেছেন : পড়ে ভাল লাগল । আপনি খুব সুন্দর লেখেন ।
তবে , অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে সেনাবাহিনী সম্পর্কিত বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানটি হচ্ছে সেনা কল্যাণ সংস্থা ৻ সংস্থাটির নিজস্ব প্রকাশনায় বলা হচ্ছে :
মেয়েটার বয়স কত হল ? মোবারক সাহেব হিসাব করার চেষ্টা করলেন . . তিনি যখন পড়ানো শুরু করেন তখন পড়ত ক্লাস এইটে , এবার ইন্টার দেবে . . . হুঁ তাহলে মনে হয় আঠার উনিশ হবে । মোবারক সাহেব মেয়েটার দিকে তাকালেন । গোসল করে এসেছে , গা থেকে কেমন একটা চাপা মিষ্টি গন্ধ আসছে . . মোবারক সাহেব বুক ভরে টেনে টেনে নিশ্বাস নিলেন . . । আহ্ ! ! মোবারক সাহেব বিশেষ কায়দা করে তাকালেন . . মেয়েটার শরীরে কী প্রচন্ড যৌবন . . .
স্ট্যাচু স্থাপনের জন্য প্রথমেই ধানি জমির বিশাল কোনো মাঠ বেছে নেওয়া হবে । স্থানীয় এলাকাবাসীর অনিবার্য বিক্ষোভের মুখে পড়ে খোঁজা হবে জলাভূমি । এ জন্য এক একর জায়গা যথেষ্ট হলেও অধিগ্রহণ করা হবে কমপক্ষে ১০০ একর । দেশের স্বার্থে সেখানে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে একটি ' বঙ্গবন্ধু সিটি ' এবং বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে একটি ' জিয়া সিটি ' স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হবে ।
প্রজন্ম ফোরাম » খেলাধূলা » ক্রিকেট » আর কতকাল " ব্যাটসম্যান " আশরাফুলের যন্ত্রণা সইব ?
" মু ' মিনদের মধ্যে কোন ব্যাপারে ফায়সালা করার জন্য যখন তাদেরকে আল্লাহ ও রাসূলের দিকে আহবান জানানো হয় , তখন তারা এই কথাই বলে যে , আমরা শুনলাম এবং মেনে নিলাম । আর এসব লোকই কল্যাণপ্রাপ্ত হবে । " [ সূরা নূরঃ ৫১ ] " যদি তোমরা কোন ব্যাপারে পরস্পর … Continue reading →
ছাত্রশিবির দাবি করে , বৃহস্পতিবার সকালে শিবিরের রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাখার তিন কর্মীকে আটক করে পুলিশ ।
তদন্ত কমিটির মন্তব্যে বলা হয় , এটা সবার কাছেই পরিষ্কার যে , ওই সময় যারা পর্দার আড়াল থেকে বাঁশি বাজিয়ে এসব নিরপরাধ বিনিয়োগকারীদের মোহগ্রস্ত করেছিল এবং নতুন প্রজন্মের বিনিয়োগকারীদের সর্বনাশ করে নিজেদের আখের গুছিয়েছিল , তারা নিজেরা ছিল খুবই পাকা খেলোয়াড় । কাজেই ওই পরিস্থিতির জন্য এ জাতীয় কারসাজির নায়করাই দায়ী , যারা বুঝে - শুনে এই সর্বনাশা খেলায় নিরপরাধ বিনিয়োগকারীদের টেনে আনে ।
তাহলে ব্রাউজার প্রথমে খুঁজবে ' আদর্শলিপি ' ফন্টটা ইন্সটল করা আছে কিনা । যদি থাকে তাহলে সে পেইজটি ' আদর্শলিপি ' ফন্টে দেখাবে । আর যদি ' আদর্শলিপি ' ফন্টটি ইন্সটল করা না থাকে তাহলে ' সোলাইমানলিপি ' ফন্টে দেখাবে ।
স্বাধীনতা - পরবর্তী সময়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের ২০ হাজার , মতান্তরে ২৪ হাজার বা ৩০ হাজার নেতাকর্মী বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে । যদিও অনেকেই বলেন , তারা এসবের পক্ষে প্রমাণ হাজির করতে পারেননি । জাসদের মহানগর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত ' প্রেরণার মুখ ' শীর্ষক একটি সংকলনে ১৯৭২ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার ৩৫০ নেতাকর্মীর একটি তালিকা দেয়া হয়েছে । জাসদের দাবি ওই তালিকাটি আংশিক । সংকলনটিতে উল্লেখ রয়েছে আওয়ামী লীগের প্রথম আমলে হাজার হাজার জাসদ কর্মীকে হত্যা ও নির্যাতন করা হয়েছে । মুশতাকের শাসনামলেও ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের শিকার হয় জাসদ কর্মীরা । সেনা শাসকদের সময়েও জাসদকে দমানোর জন্য প্রকাশ্য ও গোপনে বহু নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে বলে ' প্রেরণার মুখ ' সংকলনটিতে উল্লেখ রয়েছে ।
প্রতিবেদন » আসিফ পাগলা সাব্বির » ১২ জুলাই , ২০১১ » 2 টি মন্তব্য » 164 বার দেখা হয়েছে
সূত্র জানায় , শুক্রবার রাত ১২টার দিকে মোটর সাইকেলযোগে আসাদুজ্জামান ওরফে আসাদ ও সেলিম রেজা রাজশাহী থেকে পুঠিয়ায় যাচ্ছিল । এ সময় তাদের গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে পবা থানা হাইওয়ে পুলিশ পুঠিয়ার পল্লাপুকুর নামক স্থানে আসাদের মোটরসাইকেল থামিয়ে তাদের দেহ তল্লাশি করে । আসাদের কাছ থেকে ৭ . ৬৫ এমএম সাইজের একটি অত্যাধুনিক পিস্তল , দুটি অশ্লীল ম্যাগাজিন ও তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয় । এ সময় আসাদের সঙ্গে থাকা ছাত্রলীগের অপর কর্মী সেলিম রেজাকেও গ্রেফতার করে পুলিশ । পুলিশ জানায় , সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজিসহ রাবির বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত থাকার অভিযোগে আসাদের বিরুদ্ধে ৫টি মামলা রয়েছে ।
জহির : হ্যাঁ , বিচারে যেমন শাস্তির বিষয় রয়েছে , তেমনি তদন্তকালীন সময়ে বেশ কিছু বিডিআর সদস্যের নানান নির্যাতনের মধ্য দিয়ে মারা যাচ্ছেন বলে অভিযোগও আছে । অসংখ্য সদস্যদের তাদের পরিবারের সাথে কোনো রকমের যোগাযোগ নাই । অনেকের সম্বন্ধে আশঙ্কা করা হচ্ছে তারা বেঁচে আছে কি না , কয়েক ধাপে নিখোঁজ বিডিআর জাওয়ান - এর সংখ্যা কমানো হচ্ছে । এ সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কি ?
রাজ বলেছেন : আপনার প্রতি শুভকামনা রইল ভাল থাকবেন ।
৭ . মেশিন রাইট , বক্তব্যহীন , সুত্র উল্লেখ ব্যাতীত কপি - পেস্ট এবং যে পোস্টে কপি - পেস্ট অংশটি - ই প্রধান হয়ে দাঁড়ায় এমন পোস্ট প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেয়া হবে ।
সংসদীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ বা বয়কট নিয়ে কমিউনিষ্ট আন্দোলনে দীর্ঘ বিতর্ক আছে । আমাদের দেশেও এ নিয়ে বিতর্ক কম নেই । লেনিনের এগেইনস্ট বয়কট বইটি খুব স্পষ্টভবে এ বিতর্ককে ধারণ করেছে । রাশিয়ার সংসদ বা ডুমা নির্বাচনের প্রেক্ষিতে করা মন্তব্যগুলিতে লেনিন সাধারণভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ / বয়কট এর বিশ্লেষণ প্রেক্ষিত নিয়ে কিছু কথা বলেছেন । সোসালিস্ট রেভেলিউশনারী ( এস বিস্তারিত >
পিনাকি দাসগুপ্ত বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে ২১ আগস্ট বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলার মামলায় বর্ধিত তদন্ত শেষ করেছে তদন্ত সংস্থা সিআইডি । চার্জশিটে আসামি হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী , বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী , জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ , সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৮ জনের নাম থাকছে । তদন্তে বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমানের সম্পৃক্ততার কিছু প্রমাণ পেলেও তাকে আসামি করা হবে কি - না এ ব্যাপারে গতকাল পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি । তবে কোনো কারণে তদন্ত রিপোর্ট আগামী বুধবারের মধ্যে দেওয়া সম্ভব না হলেও চলতি মাসের মধ্যেই দাখিল করবে বলে সিআইডির কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন । ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার প্রথম চার্জশিটের ২২ জন আসামিকেও এ চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে । বিস্তারিত »
লেখক বলেছেন : ছেলাম মডু , আমি আপ্নেরে ডরাই না
এই কমান্ড দিয়ে ইউসার এজেন্ট হিসাবে মোজিলা ও ওএস লিনাক্স হিসাবে প্রেরন হবে । কারো সাইটে যদি ভিসিটরদের ওএস বা ব্রাউসার কাউন্টার থাকে তাইলে এইভাবে সেইটাকে সাইজ করা যায় ।
কি বুঝেছ তুমি আমার সমস্ত চেতনা তোমার নষ্ট শরীর ঘিরে অট্ট হাসি আসলো শুনে এই দেখ , এখন ও হাসি আসছে প্রতিদানের ইশারায় তোমার চেয়ে কত সুন্দরী পথে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে রুপ যৌবন আর আসক্তিতে সীমাবদ্ধ নয় সকল পুরুষের অস্থিমজ্জা এর বাহিরে
লেখক বলেছেন : আপনার চিন্তাশীল মন্তব্য এই পোস্টকে আরো সমৃদ্ধ করেছে । ধন্যবাদ ।
আহতরা হলেন মোসলেহ উদ্দীন , আবু বকর , রবিউল হোসেন , জাকির হোসেন এবং সাজ্জাদ । আহতদের নগরীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ।
অতঃপর XChat : Network List উইন্ডোর Networks অপশন থেকে FreeNode নির্বাচন করে ( স্ক্রিনশট # ০২ ) ডান পাশের Edit . . . বাটনে ক্লিক করুন । Favorite channels : ফিল্ডে আপনি যেই চ্যানেলটিতে প্রবেশ করতে চাচ্ছেন সেই চ্যানেলটির নাম টাইপ করুন । এখানে আমরা লিনাক্স মিন্ট বাংলাদেশের আইআরসি চ্যানেলটি উদাহরণস্বরূপ ব্যবহার করব । তাই Favorite channels : ফিল্ডে # linuxmint - bd টাইপ করে ( স্ক্রিনশট # ০৩ ) Close বাটনে ক্লিক করুন ।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম / আরমান / মোললা / অক্টোবর ১৭ / ০৯
আপনার আর রাজকুমারির এই পোষ্টের আর অন্য পোষ্টের সুচিন্তিত কমেন্টগুলোর জন্য অনেক ধন্যবাদ । এগুলি ফেলা যবে না , কারো না কারো চোখ আর মন দুইই খুলতে সাহাজ্য করবে ।
নোয়াখালীর সেনবাগের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বীজবাগ কিন্ডার গার্ডেনে গত বৃহস্পতিবার এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে । এর আগে স্কুলে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা , সরকারী বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র - ছাত্রীদের সংর্বধনা প্রদান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানিকভাবে অনুষ্ঠিত হয় । ওই দিন বিকেলে স্থানীয় খলিল মিয়ারহাট বাজার সংলগ্ন মাঠে এসব অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় । এ উপলক্ষে কিন্ডার গার্ডেনের অধ্যক্ষ সোমেশ চন্দ্র ভৌমিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বিজয়ী ছাত্র - ছাত্রীদের পুরস্কার তুলে দেন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ও ক্রীড়া ব্যাক্তিত্ব শেখ বোরহান উদ্দিন লিটন । খোরশেদ আলম , সেনবাগ সংবাদদাতা
৮৭ বার পঠিত | ১৬ টি মন্তব্য | রেটিং + ০ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
মোবাইল ইন্টারনেটের জন্য সংবাদ ভিত্তিক ওয়াপ সাইটের পথিকৃৎ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমই । এদেশে বাংলাভাষায় প্রথম ওয়াপ সাইট ও এই প্রতিষ্ঠানেরই ।
ঘন কালো মেঘে ঢাকা আকাশ । চাদঁটা একটু একটু উকি দিয়ে আবার মেঘের আড়ালে হারিয়ে যাচ্ছে ।
হায়হায় কও কি , তুমি আগে দেখো নাই ? ? যাই হোক : এহন তো দেখছ । তোমাকে ১০ কেজি ধইন্যাপাতা । ইন্টারভিউ সামনের দিকে আরো আসবে , তবে সেজন্য একটু অপেক্ষা করতে হবে
' জনপ্রিয়তার থলি ছোট হয়ে আসছে ' সরকারের জনপ্রিয়তা কমে আসছে দাবি করে মেনন বলেন , " বাজেট বলতে জনগণ বোঝে বাজারের থলি । বাজারের থলি আস্তে আস্তে ছোট হয়ে আসছে । একই সঙ্গে সরকারের জনপ্রিয়তার থলিও আস্তে আস্তে ছোট হয়ে আসছে । " মেনন বলেন , " বাজেটের লক্ষ্য নির্ধারণে অর্থমন্ত্রী যে ঝুঁকির কথা বলেছেন - সেজন্য আমি তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি । বাজেট বাস্তবায়নে কিছু অপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে । স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছাড়া বাজেট বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়বে । " সংবিধান সংশোধন প্রসঙ্গে মেনন বলেন , " আমরা যে বিষয়গুলো নিয়ে সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি - আমরা দেখছি আগের কিছু বিধান এই সংশোধনে রয়ে গেছে । এটা ভয়াবহ পরিস্থিতি ডেকে আনবে । " ফতোয়ার বৈধতা দেওয়া হয়েছে । আস্তে আস্তে শরিয়া আইনে রূপ নেবে । ব্লাসফেমি আইনও চলে আসতে পারে । " সর্বোচ্চ আদালতের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার রাখার কোনো বিধান নেই - এ কথা উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন , " সুপ্রিম কোর্ট বলেছে আর দু ' দফা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে পারে । কিন্তু , এর জন্য সবার আলোচনা প্রয়োজন । কিন্তু , তারা ( বিরোধী দল ) গো ধরে বসে আছে - আগের তত্ত্বাবধায়ক সরকারই দরকার । " শেয়ারবাজারে জালিয়াতিতে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেন মেনন ।
নিনজা বলেছেন : আপনার গল্পটি অসাধারন । একটানে পড়লাম । আশা করি এমন আরো অনেক ভাল গল্প আপনার থেকে পাব ।
এছাড়া http : / / www . hotscripts . com - এ খুঁজলে পিএইচপি বা ফ্ল্যাশ ভিত্তিক কিছু কুইজ সিস্টেম পাবেন যার মধ্যে কিছু ফ্রী - ও আছে ।
রাজশাহী জেলার নয় উপজেলার ৬২টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপি ৪০ , আওয়ামী লীগ ১৮ ও জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী চারজন চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন । আর সীমানা নির্ধারণসহ বিভিন্ন জটিলতার কারণে বাঘা ও পুঠিয়া এ দুইটি উপজেলার নয়টি ইউনিয়ন নির্বাচন হয়নি । এরমধ্যে বাঘার চারটি ও পুঠিয়ার পাঁচটি ইউনিয়ন রয়েছে ।
কথাটা খুব simple - হলি কোরান কে explain করার জন্য আমাদের ordinary standard follow করলে চলবে না . . . . . আমাদেরকে experts এর হেল্প নিতে হবে
এই সংস্থার সৃষ্টি এই জন্যেই করা হল , যাতে তা প্রশাসন ও মাঝারি মাপের ব্যবসার মধ্যে ফাঁককে পূরণ করতে পারে . ভ্লাদিমির পুতিন মনে করেন যে , এটার খুবই দরকার রয়েছে , কারণ এই ধরনের ব্যবসার প্রতিনিধিরা সরকারের সঙ্গে কাজ করার মতো কোন রকমের সম্পূর্ণ ক্ষমতা সম্পন্ন সংস্থা পান নি . এই সংস্থার প্রধান কাজ হতে চলেছে মাঝারি ব্যবসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প গুলিকে সহায়তা করা ও তাকে দেশের আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক মাপে পৌঁছে দেওয়া . প্রসঙ্গতঃ এখানে কথা হয়েছে সেই ধরনের প্রকল্প নিয়ে যেগুলিকে সরকারের বাজেট থেকে কোন অর্থ দিতে হবে না , সাহায্য করতে হবে বিনিয়োগ খুঁজে পেতে .
কতোগুলো মুখোশ আছে আমার ? অনেক , অসংখ্য ? নাকি একটাও না ? মাঝে মাঝে খুব সহজ কিছু প্রশ্নের উত্তর খুব গুলিয়ে যায় . . . মুখোশ থাকাটা কি দরকারী খুব ? তা না হলে আছে কেন ? কিন্তু আবার দরতার কিংবা অদরকারে কিইবা আসে যায় ? এইয়ে এখন বেশ ভাবুক ফিলসফিক্যাল মুখোশ পড়ার একটা ব্যর্থ চেষ্টা চালাচ্ছি এর কোন মানে আছে কি ? আশেপাশের মুখোশ স্রোতে সত্যি মিথ্যে যখন সব গুলিয়ে যায় , তখন মনে হয় প্রতি মুহূর্তের বিন্দু বিন্দু অনুভূতির চেয়ে সত্যি কোন কিছু আলাদা করে তো দাঁড়ায় না কোনখানে । প্রতি মুহূর্তে দিক পাল্টাতে পারে যদিও , কিন্তু তাই বলে আগের মুহূর্তের অনুভূতির সত্যতা তাতে কমে তো যাবেনা , কিন্তু পুরনো অনুভূতিও কি স্মৃতির মোড়কে ঢুকে গিয়ে মানে পাল্টে ফেলে না ?
এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে , কোন ইমামই এমন দাবী করেন নি যে , তাদের বিচারে / বাছাইয়ে বাদ পড়ে যাওয়া সকল হাদীসই অশুদ্ধ ছিল , বরং অনেক প্রকৃত হাদীসও সেসবের বর্ণনাকারীর বর্ণনা বা পরিচয়ের দুর্বলতার কারণে গৃহীত হয়নি । আর বিশুদ্ধতা যাচাইয়ে কঠোর নিয়ম পালন না করলে তো দুর্বল হাদীসের সাথে যে - কোন লোকের বক্তব্যই হাদীস হিসাবে বিবেচিত হওয়ার সুযোগ থাকত । সুতরাং সুন্নী মুসলিম সমাজে সার্বজনীনভাবে যে - সকল হাদীস বিশুদ্ধ হিসাবে স্বীকৃত , সে - সকল হাদীস নিয়ে কোন রকম বিভ্রান্তির আদৌ কোন অবকাশ নেই । একজন মুসলমানের জন্য কুরআন ও বিশুদ্ধ হাদীসের বাইরে কোন মৌলিক নির্দেশ খোঁজার প্রয়োজনই নেই । একারণে সন্দেহাতীত নয় এমন হাদীসের প্রতি বাড়তি আকর্ষণ দেখানোরও যৌক্তিকতা নেই ।
কিন্তু , বালকটি প্যারাসুট নিলো না । বললো , আমি এখন দেশের জন্য কিছুই করতে পারবো না । প্যারাসুটটি বরং আপনি নিন , তাতে জাতি অনেক কিছু পাবে ।
ঢাকা , ১ জুলাই : রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ছায়ানটের নজরুল - উৎসব । শুক্রবার প্রতিষ্ঠানটির মিলনায়তনে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় তৃতীয়বারের মতো আয়োজিত এই উৎসব উদ্বোধন করবেন অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম ।
পোস্ট করা হয়েছে : রবি নভেম্বর ০৮ , ২০০৯ ১২ : ০৭ অপরাহ্ন
আম্রা যারা যারা ক্ষ্যাত ( TM ) হৈছি তাগোর্লিগা আনন্দ সং বাদ হৈলো যে আম্গোর ক্ষ্যাতশক্তি দিন্কেদিন আরো বার্তেইআছে । মাঝে অবৈশ্য ঝিমে চৈলা গেস্লো কিসুদিনের্লগা ( ফন্ট ছুটু করনের্কুনৈ উপায় নাই ) । তয় সবকিছু ছাড়ায়া ক্ষ্যাতেরা অহন ১০১ তলা বিল্ডিংয়ে পরিনত হৈছে । আপ্নেগো হেলেপ চালায়া গেলে আম্রা ২৫০০০ তলা বিল্ডিং তুল্তার্মু । ১০১ তলা বিল্ডিং . . .
ঢাকা , ২৫ মার্চ ( বাংলার - কণ্ঠ ডটকম ) : আজ ২৫ মার্চ । বাঙালী জাতির ইতিহাসে এক নৃশংস , ভয়ঙ্কর ও বিভীষিকাময় দিন । মানবসভ্যতার [ বিস্তারিত ]
হাসান জামান বলেছেন : পুরোনো দিনের কথা কোন রাষ্ট্রের ঘোড়া যতদূর যায় সে রাষ্ট্র নাকি ততদূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয় ।
( ৪ ) ডীনের সাধারণ তত্ত্বাবধানে ডিসিপ্লিন প্রধান ডিসিপ্লনের অন্যান্য সদস্যগণের সহযোগিতায় সংশ্লিষ্ট ডিসিপ্লনের কার্যের পরিকল্পনা ও সমন্বয় সাধনের জন্য দায়ী থাকিবেন ৷
জিপার্টেড থেকে উইন্ডোজের পাটিশানটি সিলেক্ট করুন এবং Right Mouse Click করে Change Boot Flags সিলেক্ট করুন । নতুন উইন্ডো থেকে Boot সিলেক্ট করুন এবং ওকে করুন । এবার অন্য কোন ড্রাইভের পাশে boot ফ্লাগ থাকলে রাইট মাউস ক্লিক করুন এবং বুট চেক করা থাকলে তা আনচেক করুন । এবার ওকে করুন । ব্যাস হয়ে গেল । এখন আপনার পিসি উইন্ডোজ সেভেন বুটলোডার দিয়ে বুট করবে । কিন্তু উইন্ডোজ সেভেন বুট করার পর অনেকক্ষেত্রে আপনার উইন্ডোজ নাও চলতে পারে । ( আমাকে কয়েকবার বলেছে বুট ম্যানেজার করাপ্টেড )
লেখক বলেছেন : যদি শুধু এই যানজট এর কারনে ঈদের পরদিন বাড়ি গিয়ে থাকেন তবে এটা খুবই দুঃখ জনক , দুঃখিত আমি , দুখিত গোটা জাতি , শুধু দুঃখ পায়না বা লজ্জা পায়না আমাদের সরকার । শুধু গাবতলী পার হতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা ভাবা যায় ? সকল ক্ষেত্রে অব্যবস্থাপনা । খুব বেশি ক্ষুধা না পেলে আমি পথে কিছু খাই না । আসলেই গলাকাটা দাম । ধন্যবাদ ।
কবি নজরুল প্রকৃতি ও ঋতুকে শিল্পানুষঙ্গ বিবেচনায় যে মহত্ গান বা গীতকথা রচনা করেছেন তা অবিনশ্বর ও আবেদনের অম্বরে মেঘনীল ছায়া বিস্তার করে । উপরোদ্ধৃত গানের বাণীবিভঙ্গে বৈশাখী ভোরের আবাহন কী সুন্দর অভিব্যঞ্জনা সৃজন করেছে ! চৈত্র - নিদাঘের খরতাপে ধরণী ক্লান্ত হয়ে এলে তখন মাধুরী হারায় এবং পাণ্ডুর হয়ে আসে পৃথিবী । পিঙ্গল জটাধারী রুদ্র তখন বৈশাখী ঝড়ের অশনি সংকেত বয়ে আনে । শুরু হয় কাল বৈশাখী । কিন্তু সুন্দর ও মঙ্গলের পূজারি - কবি নজরুল তাই রুদ্রের অশনি ঝড়ের বেশ - বাস ত্যাগ করে বৈশাখী ভোরে রুদ্রাণীকে স্মরণ করেন । রুদ্রের স্ত্রী রুদ্রাণী । শিবের জায়া পাবর্তী । তাকে জননী সম্বোধনের মধ্য দিয়ে কবি নারী দেবতার মঙ্গলময় মূর্তিকেই স্মরণ করেন । বৈশাখী ভোরে যেন কোনো ঝড়ের অশনি সংকেত না বহে - এই কবির কামনা । ধূলি - ধূসরিত অম্বরের বুক - ভরা তৃষা । শ্যামলী মেঘমালা তার জলধারে ভুবনের দাহন জুড়ায়ে শীতলতায় ভরে তোলবে - এই কবির এষণা । সঙ্গীতের সুর ও তালে ভুবনের বৈশাখ তবে শ্যামল মেঘপুঞ্জের মোহন মায়া ও মন্দার বৃক্ষছায়া বিস্তার করুক । রবীন্দ্রনাথ যেমন বলেছেন - ' কোন মেঘ শ্যাম শৈলে মুগ্ধ সিদ্ধাঙ্গনা ' । তবে নজরুলের ' রুদ্রাণী জননী ' শৈলশৃঙ্গের বৈশাখী ভোরে সিদ্ধাঙ্গনার স্বরূপে মেঘের মঙ্গলধারায় ধরণীতে নেমে আসুক । আবাহন করি মেঘের মৃদঙ্গ ধ্বনি ।
লেনিন হায়দার নামে একজনকে চিনতাম তবে পিটার হালদারের লেখাও পড়েছি বলে মনে হয় । তবে লাখ টাকার প্রশ্ন - পিটার হালদার ওরফে পিট মিশেল আমার জিগরি দোস্ত হইল কেমনে ?
অাশা করি আমার কথার গুরুত্ব বুঝতে পেরেছেন , আমি সমস্যাটি খুঁজে পেয়েছি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করছি । এ ব্যাপারে আরো ইন্টারেসটিং তথ্য দেয়া যেত , কিন্তু তা অপব্যবহার হতে পারে বলে বিরত হলাম । ধন্যবাদ ।
ছাগল টাইপের এক পাবলিক প্রায় হুবহু এই রকমের একটা গল্প আমাকে শুনিয়েছিল বছরখানেক আগে । পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পারি যে , এর মোটামুটি ১০০ ভাগই বানানো । পরে তাকে জিজ্ঞাসা করায় সে আমতা আমতা করে বলল যে আসলে সে অন্য আরেকজনের কাছ থেকে এই কথা শুনেছে , আসলে তার সাথে শিবিরের সক্রিয় কোন কর্মীরও পরিচয় নাই ( সাথী / সদস্যতো দুরের কথা ) ।
আমি করাচিতে ২৫ এপ্রিল এসব নোট নিয়ে ফিরে যাই এবং বাড়ি পৌঁছি ভোর সাড়ে তিনটায় । সেদিন ছিল আমার স্ত্রীর জন্মদিন । সে তার কানের দুলের জন্য গোলাপী মুক্তো চেয়েছিল , কিন্তু আমি তার জন্য সে - উপহার না নিয়ে একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফিরলাম যা ছিল আমার পরিবারের জন্য বিরাট পরিবর্তনের একটা ব্যাপার । যতক্ষণ না পাচকটি এসে ব্রেকফাস্ট তৈরি করল , স্ত্রী ইভন ও বড়ো দুই ছেলে অ্যালান ও কিথের সঙ্গে আলোচনা করলাম । আমি তাদের বললাম আমি কী দেখেছি এবং কী করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি । ইভন হতবিহ্বল হয়ে পড়লো । এই সিদ্ধান্তের ফল কী হবে তা তার চাইতে আর কেইবা ভালো বুঝবে । এর ফলে আমাদের সবকিছু পরিত্যাগ করতে হবে , কারণ সামরিক শাসনের পরিস্থিতিতে আমরা কোনো সুযোগই পাবো না । এর অর্থ আমাদের মাথার ওপরের ছাদ , আয় , অর্জিত সম্পদ , সঞ্চয় দ্বারা ক্রয়কৃত বাড়ি করার জন্য জমি ― কিছুই থাকবে না । একসময় কিথ বলল , " অবশ্যই আমরা তোমার সঙ্গে যাবো । তুমি অবশ্যই সবকিছু লিখবে " ।
একেবারে ঝাকাস ! ! ! আপনার লেখনীর শক্তিমত্তার প্রসংসা না করলে , সাহিত্যের প্রতি চরম অবমাননা করা হবে । . . . .
ওপেন অফিস প্যাকেজটিতে বেশ কয়েকটি ইস্টার এগ লুকিয়ে আছে । আজ আমরা এই ইস্টার এগগুলোকে বন্দীদশা থেকে মুক্ত করবো । ওপেন অফিস প্যাকেজের প্রোগ্রামগুলির সবকটাতে যে ইস্টার এগটি লুকিয়ে আছে তা হলো : - Help > About চাপুন এখানে Shift চেপে ধরে SDT লিখুন । SDT অর্থ Star Division Team একটি নামের তালিকা ধীরে ধীরে উপরে উঠে যেতে থাকবে । সাধারণভাবে এটা স্থির থাকে । আর নামগুলোও দেখা যায় না । এই ইস্টার এগ ওপেন অফিস প্যাকেজটির সবকটি প্রোগ্রামেই দেখা যাবে । ওপেন অফিসের রাইটার প্রোগ্রামটিতে দুইটা ইস্টার এগ আছেঃ যে কোন একটি নতুন পাতা নিয়ে তাতে লিখুন StarWriterTeam এবং F3 চাপুন । একটি ছবি দেখা যাবে । স্টার অফিসের রাইটার টিম এনারাই । এঁদের পরিশ্রমের ফলস ওপেন অফিসের রাইটার প্রোগ্রামটি । এবার একই পেজের নিচের লাইনে লিখুন GoOOTeam এবং F3 চাপুন । মাইক্রোসফটের ফাইলগুলো ওপেন অফিস পড়তে পারে এই টিমের কারণেই । ওপেন অফিসের ক্যাল্ক ( উবুন্টুতে স্প্রেডশীট , এক্সেলের মতো ) প্রোগ্রামটিতে বেশ কয়েকটি ইস্টার এগ আছেঃ একটি নতুন শীট নিয়ে এর প্রথম সেলটিতে বা সূত্র লেখার ঘরে লিখুন = STARCALCTEAM ( ) ওপেন অফিস ক্যাল্ক টিমের হাস্যোজ্জ্বল ছবি আপনার সামনে ভেসে উঠবে । বড় বড় চার্ট ও বিভিন্ন পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করতে করতে যখন মাথা গরম হয়ে যায় , তখন একটু গেম খেলতে পেলে মন্দ হয় না । তাই না ? ঠিক এই জন্য ওপেন অফিসের ক্যাল্ক ( উবুন্টুতে স্প্রেডশীট , ) প্রোগ্রামটিতে একটি গেম লুকিয়ে আছে । এই গেমটির নাম স্টারওয়ার গেম । স্প্রেডশীটস খুলে নতুন পৃষ্টাটির সূত্র ' র ঘরে নিচের কমান্ডটি লিখে দিয়ে এন্টার দিন । = GAME ( " StarWars " ) স্টারওয়ার গেমস চালু হয়ে যাবে । হেরে গেলে কিন্তু আবার খেলতে পারবেন না । তখন একই কমান্ড প্রয়োগ করলে বলবে " oh no , not again " আবার খেলতে চাইলে ওপেন অফিস নতুন করে চালু করতে হবে । আবার একটি নতুন শীট নিয়ে লিখুন = GAME ( " Froggie " ) সূত্র গণনা করে ফলাফল দেখাবে Froggie টেক্সটভিত্তিক Tic Tac Toe খেলতে চাইলে ক্যাল্ক প্রোগ্রামের নতুন শীটের প্রথম সেলটিতে লিখুন = GAME ( A2 : C4 ; " TicTacToe " ) দেখুন তো এবার জিততে পারেন কি না ? ওপেন অফিসের আরও কিছু ইস্টার এগের খবর জানতে ভিজিট করুন http : / / wiki . services . openoffice . org / wiki / Easter_Eggs
সব মেয়ের সতীচ্ছদ পর্দা ফাটে বাইরের দিক থেকে , তবে মেরির ফেটেছিল ভেতরের দিক থেকে ।
উইলিক্সের ব্যপারটাও অনেকের কাছেই ওপেন সিক্রেট , হোসনি মোবারকের কথা সবাই জেনেও যেমন জানে নাই , উইলিক্সেরও একই কেইস ( আমার মতে ) , তাই মোবারকের পতন যেমন একদিন কাছাকাছি চলে আসছে , উইলিক্সেরও তাই হবে , সব ফাঁস হবে একদিন
যেই স্থিতিটুকু থাকলে জাতি হিসেবে আমাদের সত্তাকে আরো সুসংহত বলে মনে করা যেত - তা আর আমাদের হয়ে উঠলো না । আমাদের ইতিহাসজুড়ে বার বার রক্তপাত ঘটে গেছে , বার বার ঘটে গেছে অভ্যুত্থান আর পাল্টা অভ্যুত্থানের পালাবদল । আমাদের গণতন্ত্রের সঙ্গে স্বৈরতন্ত্রের বিভাজন রেখাটি বার বার ধূসর হয়ে গেছে । জাতি হিসেবে স্বপ্নভঙ্গের কষ্ট আমাদের পেতে হয়েছে ক্রমাগত । আমরা প্রতিশ্রুতির পর প্রতিশ্রুতি পেয়েছি । কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি পূরণের দায়ও যে আমাদের শাসকরা খুব বোধ করেছেন তা নয় ।
১৯৪২ সাল । জার্মানিতে তখন চলছে নাৎসি শাসনামল । ঐ যে কুখ্যাত হিটলারের নাৎসি পার্টি । নাৎসিদের আমলে জার্মানি কিন্তু প্রযুক্তির দিক দিয়ে অনেক উন্নতি করেছিলো । আর মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসের প্রথম মাইলফলকও তারাই পেরিয়েছিলো । তাদের মহাকাশযান ভি টু ১৯৪২ সালে প্রথমবারের মতো পৃথিবীর সীমানা ছাড়িয়ে পাড়ি দেয় মহাকাশে । কোনো মহাকাশযান পৃথিবীর থেকে ১০০ কিলোমিটার উপরে উঠলে ধরা হয় সেই মহাকাশযান পৃথিবীর সীমানা পার হয়েছে । আর এই কাজ প্রথম করে এই জার্মান মহাকাশযান । ভি টু তো মহাকাশে গেলো ঠিকই , কিন্তু ওটাতে তো কোনো প্রাণীই ছিলো না । খালি মহাকাশযান গেলে কি আর হবে , মানুষকেও তো যেতে হবে । তবেই না ঠিকঠাক মতো গবেষণা করা যাবে । তার আগে তো দেখতে হবে , মানুষ যেতে পারবে কি না । আর সেটা পরীক্ষা করে দেখতে ১৯৪৭ সালে রকেটে করে একটা ফলের মাছিকে পাঠানো হলো মহাকাশে । আর খাওয়ার জন্য ওটাকে দেয়া হলো একটা আস্ত ভুট্টা । এর ২ বছর পর পাঠানো হলো আস্ত একটা বানরকে । আর ওর নামটাও ছিলো বেশ খানদানি - দ্বিতীয় আলবার্ট ! আর খানদানি নাম হবে না - ই বা কেন ? ও - ই তো মহাকাশ ভ্রমণ করা প্রথম বানর ! ১৯৪৯ সালে মার্কিন মহাকাশযান ভি টু তে করে ওকে পৃথিবী থেকে ৮৩ মাইল উঁচুতে পাঠানো হয়েছিলো । এতোদিন তো কেবল রকেট আর তাতে বিভিন্ন প্রাণী পাঠানোতেই সীমাবদ্ধ ছিলো মহাকাশ গবেষকরা । এবার তারা পাঠালো একটা আস্ত স্যাটেলাইট । নাম ' স্পুতনিক ' । রাশিয়ান এই নামের মানেই হলো ' স্যাটেলাইট ' । আর এর মাধ্যমে ১৯৫৭ সাল থেকে সত্যিকার অর্থেই শুরু হলো মহাকাশ যুগ । আর এখন পৃথিবীর চারপাশে এরকম কৃত্রিম স্যাটেলাইট বা উপগ্রহ কতোগুলো আছে জানো ? ৫০০টিরও বেশি । তোমরা যে টিভিতে স্যাটেলাইট চ্যানেল দেখো , সেগুলোও কিন্তু এইসব কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমেই সম্প্রচার করা হয় । এতোদিন তো বিভিন্ন প্রাণী রকেটে করে মহাকাশে গিয়েই খালাস । কিন্তু শুধু মহাকাশে গেলেই হবে , ওখানে গিয়ে তো তোমাকে কিছুদিন কাটাতেও হবে । নইলে গবেষণা করবে কিভাবে ? মহাকাশ তো আর কোনো ট্যুরিস্ট স্পট নয় , যে সেখানে কেবল ঘুরতে যাবে । সুতরাং এবার বিজ্ঞানীরা ঠিক করলেন , একটা কুকুরকে মহাকাশে পাঠাবেন এবং সেই কুকুর মহাকাশযানে করে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করবে । যেমন ভাবনা তেমন কাজ । রাশিয়ান বিজ্ঞানীরা ' লাইকা ' নামের সেই বিখ্যাত কুকুরকে পাঠালো রকেটে করে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করার জন্য । আর লাইকাও রকেটে করে পুরো পৃথিবীই প্রদক্ষিণ করলো । তবে শেষ পর্যন্ত ও আর জ্যান্ত ফিরে আসতে পারলো না । অবশ্য জীবিত ফিরে আসলেও ওর মহাকাশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতার কিছুই বলতে পারতো না আমাদের !
কবি লিখেছেন , ' এমন দিনে তারে বলা যায় , এমন ঘন ঘোর বরিষায় । ' কবির মতো করে তাঁর কানে কানে কিছু বলতে চাইলে এই বর্ষায় বান্দরবানের চেয়ে ভালো জায়গা আর কী হতে পারে ! বান্দরবানের রিসোর্টগুলোর কোনো একটায় বসে দূর পাহাড়ে ঝুম বৃষ্টি দেখে মনে ঘোর লেগে যাবে সত্যি । বান্দরবান শহর থেকে তিন কিলোমিটার এগোলেই এক চিলতে বনের ভেতর মিলনছড়ি রিসোর্ট । ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠান ' দি গাইড ট্যুরস ' এটি পরিচালনা করে । পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে কাঠের তক্তা বসিয়ে বানানো সিঁড়ি । এই সিঁড়ি গেছে রিসোর্টের রেস্টুরেন্ট রি গ্রি খ্যাংয়ে ও কটেজগুলোয় । কটেজে রুমপ্রতি ভাড়া এক হাজার ৬০০ থেকে দুই হাজার ৫০০ টাকা । ঢাকার গুলশানে দি গাইড ট্যুরসের প্রধান কার্যালয় থেকে বুকিং নিয়ে এলে ভালো । বান্দরবান শহরে রিসোর্টের অভ্যর্থনা কেন্দ্র আছে । আরো আছে নীলগিরি রিসোর্ট । মেঘের রাজ্যেই এর অবস্থান । বান্দরবান শহর থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান - থানচি সড়কের পাশে প্রায় তিন হাজার ফুট উঁচু পাহাড় চূড়ায় এই রিসোর্ট । বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এটি পরিচালনা করে । সরাসরি নীলগিরি রিসোর্টের অভ্যর্থনা কেন্দ্রে এসেও বুকিং নেওয়া যায় । এই রিসোর্টে রুমপ্রতি ভাড়া তিন হাজার ৫০০ থেকে ছয় হাজার ৫০০ টাকা ।
এই ঋতুটা অন্য সবার মত আমারও অনেক প্রিয় । কিন্তু যে বিষয়টা নিয়ে সমস্যা হয় সেটা হল , এই ঋতুতে বিনা কারনে আমার মন খুব খারাপ থাকে । কোন কাজে মন বসে না , কেমন যেন একটা উদাস উদাস ভাব মনের মাঝে । এর কারন এই দির্ঘ সারে ২১ বছরেও বের করতে পারলাম না ।
দেখুন তো আমার ব্লগের নিচে কি কি লাগিয়েছি ? সাম্প্রতিক মন্তব্য , এলোমেলো পোস্ট , বন্ধু হোন , ভিজিটর কাউন্টার , মোট পোস্ট ও মন্তব্য সংখ্যা ইত্যাদি গেজেট বা প্রিয় ব্লগের বাটন লাগাতে পারেন ।
বাঁধ ভাঙার আওয়াজ - এর ব্যবহারকারীদের সুবিধা ও জ্ঞাতার্থে সংকলন করা হয়েছে ব্লগ ব্যবহার সংক্রান্ত কতগুলো প্রশ্ন এবং সাথে বিস্তারিত উত্তর । আশা করি আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে নিম্নে তার সঠিক উত্তর বা সমাধান পাবেন । অন্যান্য আনুষাঙ্গিক লিঙ্কঃ
লেখক বলেছেন : ওরে কত রহইস্য করে রে ! ব্রেইনে সার্চ দিসি অহনও রেজাল্ট আয়া পৌছায়নাইক্যা !
২ . কেউ যদি আপনাকে কিছু অন্যায় সুবিধা দেয় তাহলে তাঁদের অন্যায় আব্দারও রাখতে হয় । সুবিধাদাতার অন্যায়ের প্রতিবাদ করার কন্ঠ মিইয়ে আসে । একই ব্যাপার ঘটে পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করলে । আর এই ধরণের মাথা নীচু করা মানসিকতার কারণেই বাইরের শোষক দেশগুলো আমাদের কাছে থেকে অন্যায়ভাবে সম্পদ শোষণ করার সুযোগ পাচ্ছে ।
মামুন স্যার হেড কাম ডিন মোস্তাফিজার সাহেবকে ডেকে জিগেশ করলেন : " স্যার , পাকিস্তানের ঐ ছেলেরে কি নেয়া যাবে ? অর্ডিন্যান্সে কি এইটা বৈধ ? "
প্রাথমিক পর্যায়ে এখন এসব স্নায়ুকোষকে শেখানো হচ্ছে যে কীভাবে গর্ডন তার চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করবে এবং কীভাবে নিজের চলার পথের সব প্রতিবন্ধকতা দূর করবে ৷ আশেপাশের পরিবেশ সম্পর্কেও স্নায়ুকোষগুলোর থাকবে সুস্পষ্ট ধারণা ৷ ইঁদুরের মস্তিষ্কের শ্বেত পদার্থের বহিরাবরণ নিয়ে রোবটটির মস্তিষ্ক তৈরি করা হয়েছে ৷ স্নায়ুকোষগুলো জীবন্ত থাকায় বিদ্যুত্বাহী যন্ত্রপাতির সাথে এদেরকে না রেখে একটি পৃথক তাপনিয়ন্ত্রিত কেবিনে রাখা হয়েছে ৷
সকাল থেকে ভোট কেন্দ্রে ভিড় : সকাল আটটা হওয়ার আগে নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে ভিড় করেন সাধারণ ভোটাররা । এদের মধ্যে নারী ভোটারের সংখ্যাই ছিল বেশি । সকাল সাড়ে সাতটায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় সেখানে পুরুষ ভোটারদের দীর্ঘ লাইন । লাইনের শুরুতে শারীরিক প্রতিবন্ধী নিতাই চন্দ্র ভোট দেয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন । তিনি জানান , শারীরিক সমস্যা থাকায় তিনি আগেই ভোট দেয়ার জন্য এসেছেন । ভোট শুরুর আগেই এই কেন্দ্রের পাশের কেন্দ্র সরকারি মহিলা কলেজে গিয়ে দেখা যায় সেখানেও মহিলা ভোটারদের দু ' টি সারিতে অনেক ভোটার দাঁড়িয়ে । কেন্দ্রের সব বুথে পোলিং অফিসার এবং এজেন্টরা না আসায় প্রায় ১০ মিনিট পর এখানে ভোটগ্রহণ শুরু হয় । এ কেন্দ্রে পূর্ব পাইকপাড়ার ভোটার বশিরা বেগম জানান , ঝামেলা হতে পারে ভেবে সকাল সকাল ভোট দেয়ার জন্য তিনি কেন্দ্রে এসেছেন । সীমা রানী সাহা ( ৬৫ ) জানান , সকাল সাড়ে সাতটায় তিনি ভোট কেন্দ্রে আসেন । কেন্দ্রের পরিবেশ ভাল । আসতে কোন সমস্যা হয়নি । সকাল আটটা ২০ মিনিটে শহরতলির নাটাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় , এর ৬টি বুথের পাঁচটিতে বিএনপির প্রার্থীর কোন এজেন্ট আসেননি । আটটা ৪০ মিনিটে বিএনপির নেতারা শহর থেকে এখানে কয়েকজন এজেন্ট দিয়ে যান । সকাল নয়টায় ওই কেন্দ্রের মহিলা বুথে ৭০৮ ভোটারের মধ্যে মাত্র ৫৭ জনের ভোট গ্রহণ করা হয় । সকাল সোয়া নয়টায় ভাটপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় , প্রার্থীর প্রতীকসহ স্টিকার ও ক্যাপ পরে লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন ভোটাররা । দলীয় লোকজন প্রার্থীর প্রতীকের স্টিকার লাগিয়ে ভোট কেন্দ্রের ভেতরে চলাফেরা করছেন । এই কেন্দ্রের একটি বুথে প্রকাশ্যে ভোটারদের সিল মারতে দেখা যায় । এর কারণ জানতে প্রিজাইডিং অফিসার সাব্বির হাসান জানান , বুথ স্থাপনের ত্রুটির কারণে এটি হয়েছে । সকাল নয়টা ৪০ মিনিটে এই কেন্দ্রে প্রায় সাত শ ' ভোট পড়ে । এ কেন্দ্রে ভোট দিতে যাওয়া জাহানারা আক্তার জানান , সকালে ভোট দিতে কোন সমস্যা হয়নি । পৈরতলা উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের একটি বুথে প্রকাশ্যে ব্যালটে সিল মারতে দেখা যায় । ভোটার অমরেশ চক্রবর্তী জানান , শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে । ওই কেন্দ্রের একটি বুথে দায়িত্ব পালনকারী আওয়ামী লীগের প্রার্থীর এজেন্ট আলাউদ্দিন ও বিএনপি প্রার্থীর এজেন্ট কায়েস উদ্দিন নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হচ্ছে বলে দাবি করেন ।
আমেরিকান ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ড . ইউনূস প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে রবার্ট ব্লেক বলেন , ড . মুহম্মাদ ইউনূসকে অহেতুক গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে বিতাড়ন করা হয়েছে । এটা আমাদের জন্য চরম অস্বস্তির । আমরা চাই ড . ইউনূস ইস্যুতে সন্তোষজনক সমঝোতা , যেখানে গ্রামীণ ব্যাংকের স্বাধীন কার্যকারিতা নিশ্চিত হবে । আমরা মনে করি , সমঝোতার সুযোগ এখনও রয়েছে । আর যদি ড . ইউনূসের সঙ্গে সরকারের সমঝোতা না হয় , তা হলে দু ' দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হবে ।
কম্পিউটারের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা গত সোমবার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন , অনলাইন স্ক্যামাররা আল - কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুকে ব্যবহার করে কম্পিউটার ভাইরাস ও ওয়ার্ম ছড়ানো শুরু করে দিয়েছে । যুক্তরাষট্রের কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সফোসের কর্মকর্তা পল ডাকলিন তাঁর ব্লগে লিখেছেন , লাদেনের মৃত্যুসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ খবর বা তাঁর ছবির আড়ালে লুকিয়ে থাকতে পারে ভাইরাস বা ওয়ার্ম । ভাইরাস ছড়ানোর জন্য লাদেনের মৃতদেহের ছবিও ব্যবহার করা হতে পারে ।
সফটওয়্যার - টির ডেভলপার জনাব হাসনাত সাহেবের সাথে ই - মেইলের মাধ্যমে নানাভাবে এই সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করা হয়েছে । পরবর্তীতে আমি নিজে তাদের অফিসে ( সিআরবিএলপি - ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ) গিয়ে অন্য আরেকজন ডেভলপার জনাব মুর্তজা সাহেবের মাধ্যমে সরাসরি সফটওয়্যার - টি সংগ্রহ করি । হয়তো ডাউনলোডকৃত সফটওয়্যার - টি কোরাপ্ট হয়ে যেতে পারে , সেই জন্য এই প্রচেষ্টা । কিন্তু তাতেও কোন লাভ হয়নি । অবশেষে আমি নিজে বেশ কয়েকবার অপারেটং সিস্টেম রি - ইন্সটল ও ভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম windows server 2003 , windows xp sp - 1 ( pro ) , windows xp sp - 2 ( pro ) ইত্যাদি ব্যবহার করি , এমনকি অন্য কম্পিউটারেও পরীক্ষামুলকভাবে তা চালাই । কিন্তু দুঃখের বিষয় , সবক্ষেত্রে একই এরর দেখায় ( উপরোক্ত চিত্র ) ! ! !
আর মানুষ ইচ্ছা ও নিরুপায়ের পার্থক্য জানে । যেরূপ কেহ ছাদ হতে সিঁড়ি বেয়ে নিজ ইচ্ছায় অবতরণ করেন , আর কখনো কেহ্ তাকে ছাদ হতে ফেলে দিতে পারে । প্রথম উদাহরণ হল ইচ্ছার , আর দ্বিতীয় উদাহরণ হল নিরুপায়ের ।
সিরিজ শুরুর আগে দরকার ছিল সাতটি উইকেট । আগের দুই টেস্টে নিয়েছিলেন পাঁচটি । কাল ড্যারেন স্যামি ও কার্লট . . .
এমনিতে পশ্চিমবঙ্গের ম্যাপে আপাত - গুরুত্বহীন এক একটা বিন্দু । ভারতের মানচিত্রে আরও এলেবেলে । কিন্তু রাজ্যের রাজনীতিতে এক একটা মাইলস্টোন । ২০০৭ সাল থেকে যে সব মাইলস্টোন ' নিয়ন্ত্রণ ' করেছে এ বঙ্গের রাজনৈতিক উথালপাথাল । দেশের এক অঙ্গরাজ্যে চৌত্রিশ বছরের রেকর্ড কমিউনিস্ট শাসনের যদি সত্যিই অবসান হয় , তার প্রথম সূচকের নাম হয়ে থাকবে নন্দীগ্রাম ।
তাই তিনি এই বর্ষামৌসুমে বাড়ির আঙিনা , অফিস - আদালত ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রাঙ্গণ , রাস্তার ধার , পতিত জমি , চরভূমি , নদ - নদীর বাঁধ প্রভৃতি স্থানে কম করে হলেও ২টি করে ফলদ , বনজ ও ঔষধি গাছ লাগিয়ে দেশকে সবুজ শ্যামলিমায় ভরে তুলতে দেশের সকলের প্রতি আহ্বান জানান ।
ইরানে ২০১১ সালে জ্বালানী তেল খাত থেকে রাজস্ব পেয়েছে ১০০ বিলিয়ন ডলার বা প্রায় সাড়ে ৭ লাখ কোটি টাকা । আন্তর্জাতিক মূদ্রা তহবিল - আইএএফ এই তথ্য জানায় । তারা জানায়
এসএসসি পাশের পর ভর্তি হই নটর ডেম কলেজে । ততোদিনে আমার চিন্তাভাবনা আর আগ্রহের পরিধি আরো বেড়ে গেছে । অর্থনীতি , রাজনীতি , বিজ্ঞান , প্রযুক্তি ইত্যাদির প্রতি অনেক আগ্রহ বোধ করতাম । বিশেষ করে বিজ্ঞানের প্রতি । অণু - পরমাণু কিভাবে কাজ করে , পৃথিবীর সৃষ্টি হলো কিভাবে , প্রাণ এর সৃষ্টি হলো কিভাবে , প্লেইন কিভাবে আকাশে উড়ে , কম্পিউটার কিভাবে কাজ করে - এরকম রাজ্যের প্রশ্ন আমার মাথায় খেলা করতো তখন । নটর ডেম এ পরিচয় হয় আমার বন্ধু তানভীর এর সাথে । বিজ্ঞান এর বিভিন্ন ব্যাপারে ওর ছিলো অনেক জ্ঞ্যান । ওর সাথে কতো যে তর্ক বিতর্ক করেছি বিজ্ঞ্যানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ! তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভেতর ফুলার রোডে ছিলো ব্রিটিশ কাউন্সিল এর লাইব্রেরী । ওখানে সদস্য হলে বিভিন্ন ধরণের বই আনতে পারা যায় , এটা শোনার পর দেরী না করে সদস্য হয়ে যাই । এরপর কতো যে বই এনেছি ওখান থেকে ! যে বইটি বিশেষভাবে আমার এখনো মনে আছে সেটার নাম হলো " প্ল্যানেট আর্থ " , লেখকের নাম সিজার এমিলিয়ানি । এই বইটি আমার জীবনকে অনেকটাই বদলে দিয়েছিলো । বইটির বিষয়বস্তু ছিলো অনেক ব্যাপক - বিশ্বজগতের সৃষ্টি , প্রাণের সৃষ্টি , পৃথিবীর জন্ম থেকে আজ পর্যন্ত চার বিলিয়নেরও বেশি সময়ের ভূতাত্বিক ইতিহাস , ইত্যাদি । এইসব বইপত্র পড়ে পড়ে আর সেগুলো নিয়ে ভাবতে ভাবতে আমি বড় হলে বিজ্ঞানী হওয়ার কথা ভাবতাম । পদার্থবিজ্ঞান আমাকে খুব টানতো । কোয়ান্টাম মেকানিক্স এর বিচিত্র জগৎ , কসমোলজির অবিশ্বাস্য ঘটনাপ্রবাহ , রিলেটিভিটি ' র " আপেক্ষিক সত্য " - এসবকিছুর কারণে আমি মোটামুটি নিশ্চিত ছিলাম বড় হলে একজন পদার্থবিজ্ঞানীই হবো ।
Download XML • Download text