ben-20
ben-20
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
@ অভ্রনীল , হতে পারে । আমি মাঝে বেশ কয়েকঘন্টা অনলাইনে ছিলাম না । তাই হয়ত দেখিনি ।
২ । বর্তমানে বেশ কিছু সংখ্যক গুরুত্বপূর্ণ কম্পিউটার ও নেটওয়ার্ক সামগ্রীর উপর ( যেমন , ইউপি ক্যাবল , ওয়েব ক্যাম , ডিএসএল রাউটার , ফাইবার অপটিক টুলস , ফায়ারওয়াল , আইপি ফোন , ভিডিও আইপি ফোন , কুলিং ফ্যান , সিপিইউ কেসিং ইত্যাদি ) অত্যধিক হারে ( ২৫ % পর্যন্ত ) শুল্ক ধার্য করা আছে , যদিও একই ধরনের অন্যান্য পণ্যের ক্ষেত্রে অনেক কম হারে শুল্ক ধার্য করা আছে । আমরা এক্ষেত্রে সকল ধরনের পণ্যের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ শুল্ক মওকুফের প্রস্তাব করছি ।
অমানিশার রাতে আলোয় মাখামাখির নামে আমরা আরো একটা অন্ধকার নামাই ; পুরুষত্বের সংজ্ঞা বদল করি - ধারণ করি পৃথিবীর সকল প্রেম ; মাথা গুজি বেশ্যা নারীর বুকে । আমরাই আবার রাত পোহালে সভ্যতা উন্নয়নের গান করি । [ বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধা ভংগের এক রাতের গল্প শুনার পর লিখা মুঠোফোন কাব্য । ]
কৃপাণপাণি বলেছেন : আওয়ামী লীগের জসিম যে সেঞ্চুরী করলো সেইটা মিলন ক্যান করলো না , এটাই মনে হয় দোষ !
স্যামসাংয়ের তৈরি অত্যাধুনিক নেটবুক এটি । এ বছর যেসব নেটবুক প্রযুক্তি বাজারে বেশ সাড়া ফেলতে সক্ষম হয় স্যামসাংয়ের তৈরি এই মডেলটি তার মধ্যে অন্যতম । বিদ্যুত্ সাশ্রয়ী এবং দীর্ঘক্ষণ ব্যাটারি ব্যাকআপ সম্পন্ন এই নেটবুক ইতোমধ্যে ক্রেতাসাধারণের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে । এই নেটবুকের অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে :
সাহস এবঙ জলপাইড্রাগন স্বৈরশাসনের বিপক্ষে অবস্থানকারী ছাত্রদের জন্য আমরা অনুভব করতে পারছি একটি সাহস ক্যাটওয়াক করে ধীরে ধীরে উঠে আসছে আমাদের মাঝে । সূর্যালোকের রোদে যেমন করে গাছের ছায়া মাটিতে লম্বা হতে থাকে ঠিক তেমনি আমাদের ভেতরে সাহস বড় হয়ে প্রবেশ করতে থাকে হৃদয়ের ভেতর । সাহটা পায়ের কাছ থেকে উঠে এসে বুকের মধ্যখানে আসন নেয় । তারপর আরো শক্তি অর্জন করে আমাদের ঘাড়ের শাহীরগের মাঝে সঞ্চালিত হয় আর ' চির উন্নত মম শির ' বলে বুক টান করে দাঁড়ায় । সাহস দাঁড়িয়ে গেলে সকল ভয় উবে গিয়ে ধু ধু প্রান্তর ছাড়া আর কিছুই চোখে পড়ে না । চোখের প্রিজমে তখন খেলা করে মুক্তির নেশা । আমাদের মাঝে যে একটা সাহস জন্মেছে সে কথাটা আর গোপন থাকে না । এ কান থেকে ও কান হয়ে মানে মোবাইলে মোবাইলে ছড়িয়ে পরে খেলার মাঠ থেকে ছাত্রাবাসে । ছাত্রাবাস হয়ে রাজপথে । রাজপথ থেকে শহর - নগর - গ্রাম - গঞ্জে । গ্রাম তো আর গ্রাম নেই এখন এক একটা গ্রাম মানে এক একটা ছোট শহর । ছোট শহরে আর কোনো কথাই গোপন থাকে না । গোপন কথাগুলোও গোপনীয়তা খুলে বেড়িয়ে পরে সদর দরজা দিয়ে । তাই সাহসের কথাগুলো ছড়িয়ে পড়ে মানুষের মুখে মুখে , বুকে বুকে । কারণ তারা সাহস দেখবে । সাহস দেখার জন্যই অপো করে আছে । আহা সাহস ! প্রিয় সাহস । হতাশায় ডুবে যাওয়া মানুষগুলো টের পায় সাহস জেগেছে । ঝড়ের মাঝে মেঘনা নদীতে বরিশালের লঞ্চগুলো যখন টালমাটাল অবস্থা ঠিক সেই সময় সারেং লঞ্চটা চরে ঠেকিয়ে দিলে মানুষ যেমন স্বস্তি অনুভব করে আজ তারা ঠিক সেই স্বস্তি অনুভব করে । আর ভয় পেলে মানুষ যেমন শব্দ করে চিৎকার করে । যতো ভয় ততো বেশি চিৎকার । ভয়কে জয় করার চিৎকার দিয়ে মানুষ বলতে থাকে , ' সাহস জেগেছে ; আমাদের সাহস । ' তখন সাহসের কথা গুঞ্জরিত হতে থাকে অলিতে - গলিতে । গুঞ্জরিত হতে থাকে কিশোর থেকে বৃদ্ধদের কানে কানে । যুবকেরা সাহসের টের পেয়ে আর ঘরে বসে থাকতে পারে না । তারা বেরিয়ে পড়ে । ঘরের ভেতরে তারা অস্বস্তি অনুভব করে । নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যায় বলে মনে হয় । বাইরে বেরিয়ে এক বুক নিশ্বাস নিয়ে জ্বলে ওঠে । জ্বলে ওঠে আর জ্বালাতে থাকে হৃদয়ের আগুনে মুক্তির রাজপথ । আগুনের জোগান দিতে জমি থেকে ছুটে আছে কৃষক , কারখানা থেকে ছুটে আসে শ্রমিক , পাঠশালা থেকে ছুটে আসে শিার্থীসহ শিক । আর ছুটে আসে প্রজাতন্ত্রের সকল চাকুরে । কারণ তারাও অপো করতে ছিলো এমন একটা সাহসের । কবে সে সাহস জেগে ওঠবে । কবে মুক্তির নিশান উড়বে । কবে বুক খুলে নিশ্বাস নিবে । কবে মুখ খুলে কথা বলবে , একান্ত কথা ; আপন কথা ; মনের কথা ; তর্কের কথা ; প্রতিবাদের কথা ; বলা কথা ; না বলা কথা । অতপর খেলার মাঠ থেকে সাহস ফিরে এলো খেলাই হয়ে ওঠলো সাহসের কেন্দ্রবিন্দু । খেলায় খেলায় জমে ওঠলো খেলা । পুঞ্জিভুত ােভ আঁছড়ে পড়লো খেলার মাঠে , খেলার মাঠ হয়ে ওঠলো রাজনীতির মুক্তমঞ্চ ; খেলার মাঠ হয়ে ওঠলো মুক্তিরক্যাম্প । খেলার মাঠ হয়ে ওঠলো স্বাধীনতার উড়াল পাখি । খেলার মাঠ হয়ে ওঠলো স্বাধীনতার ভেতরের স্বাধীনতা । খেলার মাঠ নিয়ে খেলুড়ের কপালে ভাঁজ হয় । ভাঁজে ভাঁজে জমে ওঠে বিষাক্ত ঘাম । ঘাম মুছতে মুছেতে ভাবে ' খেলার মাঠে নেমে আসলো পদনের বৃষ্টি ? নেমে আসলো খোদার লা ' নত ? ' ভাবতে ভাবতেই খেলুড়েরা হারাতে থাকে তাদের মায়াজাল । মায়াজাল ছিঁড়ে যাচ্ছে । মায়াজাল ছিঁড়ছে দেখে খেলুড়েরা জ্ঞানশূন্য হয় । তাদের জ্ঞানে পচন ধরে । পচে পচে জমিনের ওপর পড়ে । জমিন গ্রহণ করে না ; জমিন ওগলে দেয় ; জমি বমি করে । পানি বৃদ্ধি পায় ; পানি বন্যা হয় । সূর্য রেগে ওঠে ; সূর্য় তাদের মাথায় ঢেলে দেয় রাজ্যের তাপ । সে তাপে তাদের মাথার তালু গরম হয় । গরম মাথা জ্ঞান শূন্য হয় । জ্ঞান শূন্য মাথায় প্রস্তুতি নেয় আরো একটি শয়তানি খেলার । খেলার মাঠ থেকেই তাই শুরু হয় তাদের ইবলেশি অপারেশন । বিকেল গড়িয়ে সন্ধা নামে । সন্ধা নামে না যেনো প্রজাতন্ত্রে নেমে আসে অন্ধকার শুয়র । অন্ধকারে খেলা করে ভুতের বাচ্চা । ভুত ভুতের দোস্ত ; ভুতেরা ভুতেরা মামাতো ভাই ; ভুতেরা ভুতেরা শালাতো ভাই ; ভুতেরা ভুতেরা তালতো ভাই । ভুতেরা ভুতেরা মিলিত হয় । এরপরই সারি সারি জলপাইড্রাগনে ভরে যায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্তর । জলপাইড্রাগনের গর্জনে কেঁপে ওঠে বইয়ের আলমিরা । কেঁপে ওঠে রাবেয়া হল , কার্জন হল , কলা ভবন , টিএসসি । কেঁপে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ , কেঁপে ওঠে নজরুলে কবর । আর কেঁপে ওঠে কোমলমতি ছাত্রদের অন্তরআত্মা । অন্ধকার গিলে খায় আলোর ফোয়ারা । নিজেকে ছাড়া আর কারোই মালুম হয় না । তখন জলপাইড্রাগনের সার্চলাইট জ্বলে ওঠে । জ্বলে ওঠে জলপাইড্রাগনের আগুন চোখ । যেনো এখনই জ্বালিয়ে দেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল জ্ঞান । জ্বালিয়ে দেবে আটষট্টি হাজার বর্গমাইল সবুজ । স্তব্ধ করে দেবে ষোল কোটি মুখের আওয়াজ । আওয়াজকে ড্রাগনজান্তারা খুব বেশি ভয় পায় । আওয়াজ শুনলেই কেঁপে ওঠে তার অন্তরআত্মা । তখন অন্ধতীরন্দাজের মতো অন্ধকারে তীর চালায় যেনো টিকটিকির মতো টিক টিক করে কেউ সত্য উচ্চারণ করতে না পারে । জান্তা জানে সত্যই মিথ্যাকে দূরভুত করে । কিন্তু না । ড্রাগনজান্তার বিরুদ্ধে জেগে ওঠে সাহস । সাহসে সাহসে জেগে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর । সাহসেরা গেয়ে ওঠে বিজয়ের গান ; সাহসেরা গেয়ে ওঠে মুক্তির গান । সাহস মানুষের মনে সাহস জোগায় । মানুষেরা আড়মোরা দিয়ে ওঠে । মানুষেরা সাহসে ভর করে ওঠে দাঁড়ায় । মানুষেরা দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করে । মানুষেরা বিক্ষোবে ফেটে পরে । বিক্ষোবে , রাজপথে উত্তাল তরঙ্গ সৃষ্টি হয় ; তরঙ্গ সৃষ্টি হয় শহর - নগর - বন্দরে ; গ্রাম - গঞ্জে ; অলিতে - গলিতে । তখন মিছিলের লাইন দীর্ঘ হয় । বন্ধ হয় স্বৈর শাসনের প্রজাতন্ত্র । গাড়ি চলে না ; দোকান খোলে না । ব্যাবসা বন্ধ ; ইশকুল বন্ধ ; অফিস বন্ধ ; আদালত বন্ধ । রাজপথ দিয়ে তখন টহল দেয় জলপাইড্রাগন । তার ক্রুড় শব্দে কেঁপে ওঠে রাজপথ । তখন মিছিলের শব্দও আরো জোড়ালো হয় । শ্লোগানে শ্লোগানে কেঁপে ওঠে স্বৈরকুরসি । ড্রাগনজান্তার ােভ হয় ; গোস্বা হয় ; রাগ হয় । তার অহং - এ ঘা লাগে । ঘা লেগে আরো বেড়ে যায় অহং । অহংকারে বুকের ছাতি ফেটে বেড়িয়ে আসে তার কলিজা ; কালো কলিজা । কালো কলিজায় শুভ্রতার কোনো চিহ্ন নেই । নেই কোনো গোলাপের আঁচর কিংবা প্রিয়তমার কোনো চুমুর চিহ্ন । সে যেনো এক জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি । টগবগ করে জ্বলে থাকে দোজগের কালোআগুন । যে আগুনলাভা ধ্বংস করে দেয় মানুষের সাজানো সভ্যতা । সেই কুৎসিত কলিজা থেকে বেরিয়ে আসে জানোয়ারের হুংকার । তার হুংকারে পেঁচা জানোয়ারও হুংকার দেয় প্রজাতন্ত্রের প্রজার ওপর । হুংকার দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে সাহসের ওপর । ট্যা ট্যা ট্যা শব্দে ভারি হয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্তর । কাঁদানো গ্যাসে ছেয়ে যায় টিএসসি চত্বর ; কাদানো গ্যাসের অন্ধকারে ভরে যায় কলাভবন ; নিলতে , ফুলার রোড , দোয়েল চত্বর , শাহবাগ । বিদ্যুৎ নিভে যায় । অন্ধকার গ্রাস করে জ্ঞানের আলো । এ যেনো ড্রাগনের কৃষ্ণগহবর থেকে নিয়ে আসে অন্ধকার । অন্ধকার দিয়ে ছেয়ে ফেলতে চায় জ্ঞানের জগৎ । পেঁচা শাসকের অন্ধকার পছন্দ । সে অন্ধকার ভালোবাসে । অন্ধকার ভালোবেসে অন্ধাকার ছড়িয়ে দেয় প্রজাতন্ত্রের ভেতর - বাহির । সেই কৃষ্ণঅন্ধকারে একটুকরো আলো নিয়ে এগিয়ে আসে সাহস । সাহসের সাহস দেখে কুপি নিয়ে এগিয়ে আসে আষট্টি হাজার বর্গমাইলের প্রজাসকল । এগিয়ে আসে প্রজাতন্ত্রের বৃদ্ধ মা । মায়ের পদাঙ্ক অনুসরণ করে প্রতিটি ছাত্র হাতে করে নিয়ে আসে আলোর মশাল । এক এক করে জ্বলে ওঠে মশাল । মশালে মশালে আলোকিত হয় জ্ঞানের জমিন । আলোর মিছিল দেখে ভয় পায় অন্ধকার । আলো তার শত্রু । তখন অন্ধকার অন্ধকারকে শিষ দেয় । ড্রাগনশিৎকারে নোংরা হয় পরিবেশ । নোংরা দেখে শুয়র যেমন আনন্দ পায় তেমনি নোংরা শিৎকারে আনন্দ পায় ড্রাগনজান্তা । তাদের মুখ শিৎকার করে । চোখ শিৎকার করে । পা শিৎকার করে । আর হাতের মেশিনগান শিৎকার করে ওঠে । মেশিনগানের শিৎকার আলোর অগ্রপথিকের দিকে ছুটে আসে । ঠিক তখনই বাতাসের সকল শিকল ছিঁড়ে নপুংসক শাসকের একটি বুলেট ডুকে যায় সাহসের বুকে । বুলেটের প্রবেশ পথ দিয়ে বেরিয়ে আসে তপ্তলহু ; মুক্তির লহু ; স্বাধীকারে লহু ; গণতন্ত্রের লহু । লাল হয়ে ওঠে শুভ্রজামা । জামা পরম আদরে গ্রহণ করে শুষে নেয় মুক্তির লাললহু । সাহসের বুকে বুলেট দিয়ে কিছুটা শান্ত হলেও আবার শুরু করে ড্রাগন আওয়াজ । সেই আওয়াজ আকাশ তোলপার করে তোলে । আকাশের মালিককে যেনো জানিয়ে দিতে চায় বুলেটই শক্তির মূল উৎস । আমরা ছুটে যাই নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে । কাধে তুলে নেই সাহস । সাহসেÑ সাহস ভর করে আমরা কলাভবনের সিঁড়ি দিয়ে উঠে যাই ওপরে । স্বৈর বুটগুলো আমাদের অনুসরণ করে কুকুরের মতো । আর সাহসের লাল রক্ত দেখে হাঁপাতে হাঁপাতে ছুটে আসে । আমরাও সন্তর্পনে সাহসকে শুয়ে দেই কলাভবনের দোতালার একেবারে শেষ রুমের বারান্দার ওপর । যেনো মায়ের কোলে ঘুমিয়ে থাকে সাহস । তারপর বই খাতা ছিঁড়ে গায়ের ওপর বিছিয়ে দেই ফুলের পাপড়ির মতো যেনো কোনো ভাবেই বুঝতে না পারে জলপাইড্রাগনের ক্রুদ্ধচোখ । সাহসকে পরম যত্নে রেখে আমরা লুকিয়ে পড়ি নিরাপদ আশ্রয়ে । কারণ প্রতি মুহূর্তে জলপাইড্রাগন চোখ খুঁজে ফিরছে সাহস । যেনো কোনো প্রকারেই মানুষের সাহস বৃদ্ধি না পায় । তাই তারা আমাদের অনুসরণ করে খুঁজে নেয় । বুটের শব্দে কলাভবনের বারান্দা কেঁপে ওঠে । হাজার হাজার অন্ধকারেও সেই বুটের আওয়াজ সন্ত্রস্ত করে তোলে বারান্দা । তারপর হঠাৎ করেই ড্রাগনটর্চগুলো জ্বলে ওঠে একসাথে । যেনো দোজখি আলো গ্রাস করে নেয় তামাম বারান্দা । বুটের শব্দে শব্দে এগিয়ে আসে ড্রাগনপা । আর হুমড়ি খেয়ে পড়ে সাহসের ওপর । বাতাসে বইয়ের ছেঁড়াপাতা সরে গেলে সাহসের মুখের ওপর আলোর বন্যা এসে পড়েতেই বিদ্যুৎ আলোর মতোই উজ্জ্বল আলো ছড়াতে থাকে সাহসের চেহরা । তখন ভয় পেয়ে যায় জলপাইড্রগান । পিছিয়ে আসে আর একসাথে ট্যা ট্যা ট্যা আওয়াজ তুলে ঝাঁঝরা করে দেয় সাহসের অবশিষ্ট দেহ । তখন দেহের অবশিষ্ট রক্তের নহর শরীর থেকে বের হয়ে শিাঙ্গণকে মুক্তির স্বাদ দিতে দিতে এগিয়ে যায় সিঁড়ির দিকে । জলপাইড্রাগন তাদের অগ্নিহাসি দেয় । অগ্নিহাসি মানুষে বুকে লাগে । মানুষ কেঁদে ওঠে । কেঁদে ওঠে মা , কেঁদে ওঠে বোন , কেঁদে ওঠে ভাই , কেঁদে ওঠে আত্মীয় - অনাত্মীয় প্রজাতন্ত্রের সকল বনিআদম । অগ্নিহাসি শেষে জলপাইড্রাগনের সাঁড়াশি হাত সাহসের একটি পা ধরে নির্দয়ভাবে সিঁড়ি দিয়ে টানতে টানতে নিচে নামিয়ে থাকলে আমরা আমাদের ভেতরে আবার সাহস অনুভব করতে থাকলাম ।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য । সংবিধানের দ্বিতীয় অধ্যায়ে বর্ণিত রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলোর মধ্যে আসলেই কিছু কিছু ভাল ব্যাপার এখনো টিকে গেছে , এতো কাটাছেঁড়ার পরও ।
জুলকারনাইন বলেছেন : দূর মিয়া , পাগলামী করেন আর আবোল - তাবোল লিখে বলেন বোঝার লেবেল কম ? আমার জবাব যা চেয়েছি তা যদি বোঝার যোগ্যতা না থাকে , সেটা কন । ছাগল কোথাকার । আমার প্রশ্নের জবাব না দিলে প্যাচাল পারবেন না । শালা আবার কয় প্রভাষক ,
পানিতে থাকার সময়ও ডারউইন বই পড়ায় ব্যস্ত ছিলেন । জাহাজে বসেই তিনি চার্ল লায়েলের " Principles of Geology " বইটি পড়ছিলেন । এই বইয়ে উল্লেখ ছিল , বর্তমানে যে হারে ভূমিক্ষয় ও আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হচ্ছে এবং পলি জমছে অতীতেই ঠিক একই হারে হতো । এই ধারণাকে বলা হয় " uniformitarianism " । এই বইয়েই লায়েল " catastrophism " প্রকল্পকে অস্বীকার করেছিলেন । এই প্রকল্পে বলা হতো , আকস্মিক অগ্ন্যুৎপাত বা কোন অতিপ্রাকৃত শক্তির প্রভাবেই পৃথিবীর ভূভাগ গঠিত হয়েছে । আন্দিসের একেবারে অভ্যন্তরভাগে অভিযাত্রীরা একটি সুপ্রাচীন সামুদ্রিক তলানি উদ্ধার করেছিল , যা প্রাকৃতিক কোন কারণে মাটির ৭ , ০০০ ফুট নিচ থেকে উপরে উঠে এসেছে । এই আবিষ্কারই লায়েলের তত্ত্বকে গ্রহণযোগ্য করে তুলেছিল ।
জীবনের পরাজয় বলেছেন : হারার আগে হারছিনা , তবে বুঝতে পারছিনা নেদারল্যান্ড কেন জানি বাংলাদেশের চেয়ে একটু বেশী এগিয়ে । পেশাদারীত্বে সম্ভবত ।
লেখক বলেছেন : ২০ মে ২০১১ , ১০ : ২৬ : ৩৬ অপরাহ্ন
পোস্ট করা হয়েছে : সোম জুলাই ০৫ , ২০১০ ৫ : ৫৩ অপরাহ্ন
সব কিছু মিলে তিনি সকলের কবি রবি ঠাকুরের পাশে তিনি এক রবি তাঁর কথা ধার করে আঁকি তাঁর রূপ বলেছেন সংক্ষেপে জ্বলমান ধূপ -
মূল টপিকঃ এবার আসুন দেখা যায় করাপ্ট হওয়া ফাইল কিভাবে ঠিক করা যায় । এজন্য আমরা ব্যবহার করব zsync নামক একটা সফটওয়ার । যারা বিখ্যাত rsync এর সাথে পরিচিত তারা তো বুঝতেই পারছেন কিরকম শক্তিশালী ও কেজো সফটওয়ার এটা ।
সত্য সন্ধানী আমি বলেছেন : আমরা লজ্জিত বলেই কি দায় এড়ানো যায় ?
সেই রাত্রির পর আবার শচীশ সাবেক চাল ধরিল , তার নাওয়া - খাওয়ার ঠিক্ঠিকানা রহিল না । কখন যে তার মনের ঢেউ আলোর দিকে উঠে , কখন যে তাহা অন্ধকারের দিকে নামিয়া যায় তাহা ভাবিয়া পাই না । এমন মানুষকে ভদ্রলোকের ছেলেটির মতো বেশ খাওয়াইয়া - দাওয়াইয়া সুস্থ করিয়া রাখিবার ভার যে লইয়াছে ভগবান তার সহায় হোন !
নাটোর , ২৩ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : নাটোরের সিংড়ায় ইউপি নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আদেশ আলী সরদারের সমর্থক আব্দুল লতিফকে ( ৪৫ ) গলা কেটে হত্যার চেষ্টা চালানো হয়েছে । বুধবার গভীর রাতে শেরকোল ইউনিয়নের বক্তারপুর মন্দিরের কাছে এ ঘটনা ঘটে ।
পঞ্চাশের মন্বন্তরের ( ১৯৪৩ সাল ) অনুষঙ্গ হিসেবে দেখা দেয় মহামারী । জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে বসন্ত রোগ । পীড়িতদের সেবায় আত্মনিয়োগ করেন মণিকৃষ্ণ সেন । এই প্রসঙ্গে কমরেড শংকর বসু বলেন , " দুর্ভিক্ষ ও মহামারী পীড়িত মানুষকে বাঁচানোর জন্য সে সময়ে পার্টি ও তাঁর ( মণিকৃষ্ণ সেন ) নেতৃত্বে পরিচালিত ত্রাণ ও পুনর্বাসনের কাজ সারা জেলায় দারুণ প্রভাব ফেলেছিল এবং রংপুরে কমিউনিস্ট পার্টির ব্যাপক গণভিত্তি সৃষ্টিতে সহায়ক হয়েছিল । "
এই সমস্যা সমাধানকল্পে উপরের তালিকাগুলোতে দেয়া অ্যাবসলিউট গ্রেডিং ( = নির্দিষ্ট নম্বর পেলে নির্দিষ্ট গ্রেড ) পদ্ধতির পরিবর্তে রিলেটিভ গ্রেডিং পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় । কয়েকভাবেই এই রিলেটিভ গ্রেডিং প্রয়োগ করা যেতে পারে । প্রথম পদ্ধতিতে ক্লাসের সমস্ত ছাত্রদের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত ৫ জনকে বা ৫ % কে সর্বোচ্চ গ্রেড দেয়া হবে , তারপর সেই নম্বর অনুযায়ী বাকীদেরকে একটা নির্দিষ্ট নম্বর পরপর পরবর্তী গ্রেড দেয়া হবে । কাজেই নম্বরের উপর নির্ভরশীল থাকলেও সহজ বা কঠিন প্রশ্নের সীমাবদ্ধতা এখানে কাটিয়ে ওঠা যাচ্ছে । ব্যক্তিগতভাবে এই পদ্ধতিটা আমার খুব বেশি পছন্দ নয় , কারণ প্রতি ব্যাচেই যে সম - মেধার ছাত্র ভর্তি হবে এটা সদাসত্য নয় । এমনও হতে পারে সঠিকভাবে পড়ানো এবং প্রশ্ন সহজ হওয়া সত্বেও বেশিরভাগ ছাত্র খারাপ করলো , কারণ তাঁরা আসলে তেমন মেধাবী নয় - তাই তাদের সর্বোচ্চ গ্রেড পাওয়া উচিত নয় । আবার অন্য আরেক পরীক্ষায় স্ট্যান্ডার্ড কঠিন প্রশ্ন হওয়া সত্বেও ৫ % - এর বেশি ছাত্র খুব ভালো নম্বর পেল . . . অর্থাৎ নির্দিষ্ট ৫ % এর চেয়ে বেশি ছাত্র সমান মাত্রার মেধার অধিকারী হওয়া সত্বেও কেউ কেউ সামান্য ১ নম্বরের জন্য সর্বোচ্চ গ্রেড পাবে না . . . যেটা সঠিক মেধার মূল্যায়নের মূলনীতির সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করি ।
" শেখ হাসিনা সেদিন ইউনূস সাহেবকে পরিচয় করিয়ে না দিলে তিনি বিশ্বব্যাপী পরিচিতও হতেন না , আর নোবেল পুরস্কারও পেতেন না " , বলেন তিনি ।
পোস্ট করা হয়েছে : শুক্র জানুয়ারী ১৪ , ২০১১ ১০ : ৫০ পূর্বাহ্ন
দাসত্ব বলেছেন : আসলেই . . . এটা আমিও লক্ষ্য করেছি . . কিন্তু খুব বেশী গুরুত্বপপুর্ন মনে হয় নাই অ্ন্য পয়েন্টগুলোর তুলনায় , তাই পোস্টে বলিনি . . .
প্রায়ই আমি তোমার চুলে আমার আঙুল দিয়ে বিলি কেটে দিব ,
ইঞ্জিনিয়ার হাবিব বলেছেন : বুজছি এসব আমার জন্য না
যেকোনো ব্যক্তির জন্যই জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা অতীব প্রয়োজন । কেননা লক্ষ্যনির্ধারণ ব্যতিরেকে জীবনে উন্নতি সম্ভব নয় । একই কথা প্রযোজ্য ক্যারিয়ারে সফলতা আনয়নের ক্ষেত্রে । এ ক্ষেত্রে যেকোনো ব্যক্তির তার জীবনের লক্ষ্য তার নিজের নিকট সুস্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন । কর্মক্ষেত্রে সফলতা পেতে শুধরে নিন নিজের ভুল - ত্রুটি । হঠাত্ রেগে উঠা , নিজের সাথে ছলনা , অপরের সমালোচনায় তত্পরতা ইত্যাদি অনেক
বাবা - মা ' র সাথে ভালো যোগাযোগ রেখো । তুমি জানতেও পারবেনা ওরা কখন এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবে । তোমার ভাই - বোনদের সাথে চমৎকার সম্পর্ক রেখো । ওরা তোমার অতীতের সাথে তোমার সবচেয়ে বড় যোগসূত্র , এবং তোমার ভবিষ্যতে ওরাই তোমার সবচেয়ে কাছে থাকবে ।
এছাড়া বিদেশী অনেক আইনজীবী বলেছেন এই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল আইন অনেক আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন এবং এই আইনের প্রশংসাও তারা করেছেন ।
দুঃখিত আমার উত্তর দিতে দেরি হয়ে গেল । আসলে আমি এমনিতে ইংরেজি মোটামুটি পারি মানে কাজ চালিয়ে নেয়ার মত কিন্তু বিড করার সময় ক্লাইন্টকে যে সাজিয়ে গুছিয়ে ম্যাসেজ পাঠাতে হয় এটা পরি না । এই জন্য আমি একজনকে খুজছিলাম যে আমার বদলে বিড করবে এবং আমাকে দিয়ে কাজ করাবে ।
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » ওপেন সোর্স ও বাংলা কম্পিউটিং » ইন্টারনেট থেকে আয়ের সহজ উপায় " PTC "
পুলিশ জানায় , রোববার সন্ধায় শহরের মুক্তি ক্লিনিক এলাকা থেকে অভিযুক্ত আল আমিন , বাসার , রেজাউল ও নুর হোসেন নামে চার মাদক ব্যবসায়ীকে হাতেনাতে আটক করে ডিবি পুলিশ । আটককৃতরা দীর্ঘদিন বিভিন্ন স্থানে মাদকদ্রব্য ব্যবসা করে বলে অভিযোগ রয়েছে । গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ডিবিপুলিশ মুক্তি ক্লিনিক এলাকা থেকে গাজাসহ তাদের আটক করে । পরে রাত নয়টার দিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট মো . সাইফুল ইসলামের কাছে অভিযুক্তরা তাদের অপরাধের কথা স্বীকার করে । অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আটককৃতদের বিরুদ্ধে এ দণ্ডাদেশ দেয়া হয় ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও আফগানিস্তানের প্রতিনিধিরা গোপন আলাপ - আলোচনা চালাচ্ছে ২০১৪ সালের পরে আফগানিস্তানের ভূভাগে মার্কিনী সামরিক উপস্থিতি বজায় রাখার জন্য . এ সম্বন্ধে মঙ্গলবার জানিয়েছে " গার্ডিয়ান " পত্রিকা . লন্ডনের এ পত্রিকার তথ্য অনুযায়ী , এক মাসের উপর এ আলাপ - আলোচনা চলছে . কথা হচ্ছে স্ট্র্যাটেজিক শরিকানা সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরের , যাতে মার্কিনী সামরিক উপস্থিতি বজায় রাখা অনুমিত থাকবে . এদিকে , এমন আলাপ - আলোচনার খবর একসারি দেশের উদ্বেগ জাগাচ্ছে , সেই সঙ্গে রাশিয়ার এবং চীনের , জোর দিয়ে লিখেছে পত্রিকাটি . আগে ওয়াশিংটন একাধিকবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল যে , ২০১৪ সাল নাগাদ আফগানিস্তান থেকে নিজের সৈন্যবাহিনী অপসারণ করবে . ভারত , চীন ও রাশিয়া এ অঞ্চলে বিদেশী হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে , সমস্ত দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব পালনের পক্ষে মত প্রকাশ করছে .
সভার লোকেরা বললে , ' বলছে যে মহারাজ নাকি বড্ড ভয় পেয়েছেন , তাই ওর টাকা ফিরিয়ে দিয়েছেন । '
বোনেরা আমার , ভাইয়েরা তোমার ! আমার প্রস্তাবনা অতিশয় সমীচীন এবং সংগতিপূর্ণ , যখন সংবাদ পত্র নিয়া এতো বিবাদ দেখা দিয়াছে , তখন আমি ( এই সুবোধ বালক ) ইহা পাঠ করিবার কোন যৌক্তিক ব্যাখ্যাই দাড় করাইতে পারিলাম না । আমাদের আসরে ( প্রজন্মে ) যখন আউল ভাইয়ের মত প্রতিবাদী কন্ঠ আছে , আমার মত চিপা - শয়তান আছে , invarbrass ভাইয়ের মত সর্বজ্ঞানী আছে , রুমেল ভাইয়ের মত সমঝদার আছে , জেলাল ভাইয়ের মত বিশেষজ্ঞ আছে , শামীম ভাইয়ের মত দার্শনিক আছে এবং বিভিন্ন গুণী জ্ঞানী ব্যক্তি বর্গ আছে ( যাহাদের কাহারও নাম এই মূহুর্তে মনে পড়িতেছে না অথবা , কাহারও জন্যে উপযুক্ত বিশেষন রেডি করিতে পারিলাম না ) - তখন কেন এসব নিয়া হাউ কাউ ?
র্যাবের হাতে আটক বাস শ্রমিকের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মেহেরপুরে টানা সাত দিনের বাস ধর্মঘটের পর রোববার শুরু হয়েছে বাহাত্তর ঘণ্টার পরিবহণ ধর্মঘট । এতে বাস ও ট্রাক চলাচল বন্ধ থাকায় মেহেরপুরের উৎপাদিত সবজি অন্য জেলায় সরবরাহ করতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা । ফলে তারা কৃষকের উৎপাদিত পণ্য কিনতেও অনীহা প্রকাশ করছেন । কৃষকেরাও তাই পাচ্ছেন না বিক্রির জায়গা । স্থানীয় বাজারে বিক্রি কর উৎপাদন খরচও ওঠাতে পারছেন না তারা ।
সোভিয়েত জীবনে তত্ত্ব ও বাস্তবতার বিচারে এ উপসংহারে আসতে বাধ্য হই সমসাময়িক দুনিয়ায় সমাজতন্ত্র হচ্ছে সভ্যতার ইতিহাসে নিকৃষ্টতম সমাজব্যবস্থা ।
সোমালিয়ানরা খুব সুখী মানুষ ছিল কিন্তু সব মানুষেরই সহ্যের সীমা থাকে । পেটে খাবার নেই আর তার উপর জঙ্গীদের অত্যাচার আর শেষমেষ পশ্চিমাদের বিষ । ওরা জলদস্যু হয়ে ওঠায় আমি অবাক হই না , অবাক হই ওদের হাতে ধৃত মানুষদের কত অল্প লোক মারা যায় তা দেখে । দক্ষিন চীনা সাগরের জলদস্যুদের হাতে পরলে বা প্রাচীন জলদস্যুদের হাতে পরলে রেহাই পাওয়া অসম্ভব হতো ।
শিরোনামের কথা গুলো আমার বানানো নয় , কোন বিখ্যাত কবি বা লেখকের বই থেকেও নেয়া নয় । কথা গুলো বনানী বিদ্যা নিকেতনের তৃতীয় শ্রেনীর ১০ বছরের ফুট ফুটে একটি মেয়ে তাসমিয়া রহমান অতশী ' র । যে বয়সে স্কুলের বন্ধুদের সাথে খেলা ধুলা করার কথা সেই বয়সে একটি মেয়ে আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্লক - ডি এর ৩য় তলায় শিশু অনকোলজি বিভাগের একটি বেডে মৃত্যুর সাথে লড়ছে । খুব সাধারন ভাবে জীবন যাপন করছিলেন অতশীর বাবা । স্ত্রী আর মেয়েকে নিয়ে ভালই কাটছিল তার দিনগুলো । কিন্তু এর মাঝ কাল হয়ে দাড়াল ডিফিউজ ননহজকিন ' স লিমফোমা ( Diffuse Nonhodgekn ' s Lymphoma ) যা একধরনের ক্যান্সার । দেশে এর চিকিতসা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন ডাক্তাররা । নিয়ে যেতে হবে বিদেশে । কিন্তু সাধারন পরিবারের পক্ষে কি তা সম্ভব ? অতশী ' র বাবা চোখের জল মুছতে মুছতে শুধু একটা কথাই আজ বলে " আমার মেয়ে বাচবে তো ? " চিকিতসার জন্য প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার প্রয়োজন , যা নেই অতশীর বাবার । আমাদের দেশে অনেক নেতা , অনেক ব্যবসায়ী । যাদের আছে কোটি কোটি টাক । মাত্র ৫০ লক্ষ টাকা তাদের কাছে কিছুইনা । কিন্তু এই টাকায় একজন পিতা ফিরে পাবে তার মেয়েকে , একজন মা ফিরে পাবে তার গর্ভজাত সন্তানকে আর মেয়েটি ফিরে পাবে পৃথিবীর আলোতে বেচে থাকার শান্তি । আমার এই কথা হয়তো সমাজের সেই সব বিত্তশালীদের কানে পৌছাবে না , পৌছালেও হয়তো কেউ নেবেনা কোন আমলে । কিন্তু এর জন্য কি আতশীর জীবনের আলো শেষ হয়ে যাবে ? আতশীর অবস্থা এখন খুব খারাপ । শীঘ্রই তাকে দেশের বাইরে নিয়ে যেতে হবে । কিন্তু টাকা ? দু ' দিন পরপর যখন মেয়েকে ক্যমোথ্যারাপি দিতে দেখতে হয় , মেয়ের কস্ট দেখে অতশীর বাবা শুধু আড়ালে কাদে । এতটুকু মেয়ের ছটফটানি আমি নিজেও সহ্য করতে পারি না , সেখানে একজন বাবা কি করে সহ্য করে ? আমাদের সমাজে এখনও অনেক বিত্তশালী , অনেক হৃদয়বান আছে । তারা চাইলেই অতশীর মুখে হাসি ফিরিয়ে দিতে পারে । কিন্তু তারা কি করবে ? আর শুধু বিত্তশীলদের আশায় কি আমরা বসে থাকবো ? অতশী ' র মুখে হাসি ফোটাতে আমরা কি পারিনা সবাই এগিয়ে আসতে ? অতশী ' র জন্য আমি এবং আমার কিছু বন্ধু - বান্ধব ও শিক্ষকদের নিয়ে কিছু ক্যাম্পেইন এর আয়োজন করছি । যা ঢাকার বিভিন্ন স্কুল - কলেজ , বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন জায়গায় করা হবে । পেপার পত্রিকাতেও বিজ্ঞাপন দেয়া হয়েছে । আমরা যদি সামান্য সাহায্য করি তবে এই মেয়েটি ফিরে পাবে নতুন জীবন , আমরা কি পারি না তা করতে ? নিজ নিজ জায়গা থেকে খুব বেশী না হলেও সামান্য সাহায্য কি আমরা করতে পারি না ? আসুন আমরা সবাই এগিয়ে আসি ! একটি নিস্পাপ জীবনের আলো ফুরিয়ে যাবার আগেই আমরা তার জীবনের আলো ফিরিয়ে দেই । যারা সাহায্য পাঠাতে চান তাদের জন্য ঠিকানা নিচে দেয়া হলঃ তাসমিয়া রহমান অতশী হিসাব নং - ১০৯ - ১০১ - ০০০৭৭৯১ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড বনশ্রী শাখা , রামপুরা , ঢাকা । মোবাইলঃ ( + ৮৮ ) ০১৭১৩৪৮৮৯৮২ , ০১৬১১৪১০৩০৭ , ০১৬১১৮০০৯৯৯ আর যারা অতশীর সাহায্যর জন্য কাজ করতে চান , তার যোগাযোগ করুনঃ রেহমান রাহাত ০১৯১৬০৮১৪০৫ ০১৬৭১৪৪৬৭৯৩ সালাউদ্দিন ইমন ০১৭১১১০০৩৯৩ অতশী ' র সম্পর্কে জানতে এবং ক্যাম্পেইন সম্পর্কে জানতে ও যোগ দিতে ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিন । এখানে ক্লিক করুন ।
এটা পুরুষের গর্ভ হওয়া নয় । এর আগে একটা দেখেছিলাম যে , জন্ম হওয়ার সময় তার জমজ ভাই তার পেটে রয়ে গিয়েছিল । এবং পরবর্তি ২০ বছর তার জমজ ভাই এর পেটের ভিতর থেকেই খাদ্য সংগ্রহ করে বেচে ছিলো । আর গ্রামের সবাই ভেবেছিল যে লোকটি গর্ভবতী হয়ে পরেছেন . . . তিনি ভয়ে বাইরে যেতে পারতেন না । তিনি ডাক্তার দেখান , বিদেশ থেকে অনেক সাংবাদিক আসেন তার উপরে গবেষনা করতে । অবশেষে উনার পেট থেকে তার ভাই কে বের করে ফেলা হয় । এটা দেখেছিলাম " Shocking Story " তে । আর যদি পেটের মধ্যে মেয়েদের " ওভারী " অঙ্গ থেকেই থাকে তাহলে তিনি পুরুষ হবেন কিভাবে ? উনাকে মহিলা বলাই ভালো ।
মামুন ভাই আমাদের স্টাইল বলতে কি গ্রামীনের এডগুলোর কথা বলছেন ? যদি তাই হয় আমাদের ইমোশনাল ব্যাপারগুলো নিয়ে তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন আপনি কতটুকু সমর্থন করেন । যাই হোক বিতর্কটা অন্যদিকে নিবোনা । তবে এয়ারটেল যদি বিজয়ের মাসে আমাদের স্বাধীনতার চেতনাকে পুঁজি করে তাদের বিজ্ঞাপন প্রচার করতো তখন কিন্তু তখন অনেকেই বলতো ভারতীয় কোম্পানীগুলো আমাদের আবেগকে পুঁজি করে ব্যবসা করতে চাইছে ।
" সবাই মিলে ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার আছে এবং তা চাই . শুধু সমস্ত দেশের মধ্যে একত্রিত কোন সমাধান সূত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না . জলদস্যূদের সঙ্গে লড়াই করার কথা সকলেই বলছেন . কিন্তু একসাথে কোন কাজই করা হচ্ছে না , এটাই বর্তমানের আন্তর্জাতিক সমাজের নিরুপায় অবস্থা . জলদস্যূদের বা সন্ত্রাসের সাথে লড়াই করার জন্য প্রয়োজন হল সম্মিলিত রাজনৈতিক ইচ্ছা . তা না হলে জলদস্যূতা বাড়তেই থাকবে . এখন তা শুধু সোমালির উপকূল অঞ্চলেই হচ্ছে না , বরং তার থেকে সহস্র কিলোমিটার দূরে হচ্ছে . এখানে রাষ্ট্রসংঘের তরফ থেকে , শক্তিশালী সামুদ্রিক রাষ্ট্র , যারা জলদস্যূদের বিরুদ্ধে নিজেদের একত্রিত শক্তি নিযুক্ত করতে পারবে , তাদের আয়োজকের শক্তি প্রয়োগ করার প্রয়োজন আছে " .
সুমাইয়া বরকতউল্লাহ বলেছেন : টম এন্ড জেরী ? হা . হা . ধন্যবাদ ।
আপনার লেখার হাত সত্যি ভাল পরিশ্রমী একটি লেখা যা থেকে এমন অনেক কিছুই জানা যাবে যা অনেকেই জানত না এই ঐতিহাসিক নায়ক সম্পর্কে যাকে রক্তপিপাসু ভয়ংকর মহাভিলেন হিসেবেই বেশির ভাগ লোকে জানে ধন্যবাদ
অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে , ' হে নবী আপনি তাদেরকে বলে দিন , তোমরা আল্লাহ্র সাথে কাউকে শরিক কর না । মাতা - পিতার সাথে সৌজন্যমূলক আচরণ করো । নির্লজ্জতা ও অশ্লীলতার কাছেও যেও না , চাই তা প্রত্যক্ষ হোক আর পরোক্ষ হোক । আর ইসলামী আদালতে মৃত্যুদণ্ড ছাড়া অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা করো না । এসব উপদেশ আল্লাহ তোমাদেরকে দান করেন - যাতে তোমরা ভেবে - চিন্তে - কাজ কর । ' ( সূরা আনআমঃ ১২৭ - ১৩১ ) এছাড়াও অসংখ্য আয়াতে কারিমায় নৈতিকতার সপক্ষে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে ।
মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী একজন শিক্ষাবিদ , নাট্যকার , সাহিত্য সমালোচক , ভাষাবিজ্ঞানী এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী । তিনি তত্কালীন ঢাকা জেলার মানিকগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি ছিলেন ইংরেজ আমলের সরকারি কর্মচারী খান বাহাদুর আবদুল হালিম চৌধুরীর চৌদ্দ সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয় । কবীর চৌধুরী তার অগ্রজ , ফেরদৌসী মজুমদার তার অনুজা । মুনীর চৌধুরী ১৯৪১ সালে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল ( বর্তমান ঢাকা কলেজ ) থেকে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় পাস করেন এবং ১৯৪৩ সালে আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় বিভাগে আইএসসি পাস করেন । এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে অনার্স ( ১৯৪৬ ) এবং মাস্টার্স ( ১৯৪৭ ) পাস করেন , উভয় ক্ষেত্রেই দ্বিতীয় শ্রেণীতে । তিনি ছিলেন সলিমুল্লাহ হলের আবাসিক ছাত্র । বক্তৃতানৈপুণ্যের সুবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রজীবনের প্রথম বছরেই , ১৯৪৩ সালে , হলের সেরা বক্তা হিসেবে প্রোভোস্টস কাপ জেতেন । ১৯৪৬ সালে নিখিল বঙ্গ সাহিত্য প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক সংখ্যক পুরস্কার জেতেন । ছাত্রাবস্থাতেই এক অঙ্কের নাটক ' রাজার জন্মদিনে ' লিখেছিলেন , যা ছাত্র সংসদ মঞ্চস্থ করেছিল । বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেই মুনীর চৌধুরী বাম রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন , ফলে তাঁর পরীক্ষার ফলাফল এতে ব্যাহত হয় । বাম রাজনীতিতে অতিমাত্রায় সম্পৃক্ততার কারণে তাকে সলিমুল্লাহ হল থেকে বহিষ্কার করা হয় । একই কারণে পিতার আর্থিক সাহায্য থেকেও তিনি বঞ্চিত হন । এ সময় তিনি ঢাকা বেতার কেন্দ্রের জন্য নাটক লিখে আয় করতেন । বাংলা ভাষাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ১৯৪৭ সালের ৬ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে যে প্রথম ছাত্রসভা হয় , তাতে তিনি বক্তৃতা করেন ।
স্টাফ রিপোর্টার : পুঁজিবাজারের অস্থিরতার জন্য অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত , সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের ( এসইসি ) প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক খন্দকার ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ( ডিএসই ) প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভীর পদত্যাগ দাবি করেছে বিএনপি । গতকাল সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বদেশ জাগরণ পরিষদ সংগঠনের উদ্যোগে আযোজিত ' আধিপত্যবাদী আগ্রাসন ও একদলীয় , অগণতান্ত্রিক অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই ' শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ এ দাবি করেন ।
রাধিকা ছিল সবচেয়ে সুন্দরি ( আসলেই সুন্দরি ) এবং সে ছিল এডিটিংয়ে । আমার রোল ১ আর রাধিকার ২ । আমাদের নিয়ম ছিল সবাই রোল নম্বর অনুযায়ী বসবে । নিয়মটা এজন্যে যে , যখন ১ নম্বর মেশিন চালাবে তখন তার ডানপাশে ২ নম্বর আর বাম পাশে ১০ নম্বর ( কেননা ব্যাচে ১০ জন ছাত্র ছিল ) বসবে । যখন ২ নম্বর কাজ করবে তখন তার ডানপাশে ৩ নম্বর আর বাম পাশে ১ নম্বর বসবে । আর একারণেই ক্লাসে আমি আর রাধিকা সবসময়ই পাশাপাশি বসতাম । তবে ব্রেকের সময় রাধিকা চলে যেত । ওর হাজব্যান্ড ইয়াতিন ( ভাগবান , বাবুল ছবির চিফ এ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর , বিআর চোপড়ার প্রোডাকশনে কাজ করে ) তখন ডিরেকশনের ক্লাস করতো । রাধিকা তার জন্য অপেক্ষা করত । এই ফাঁকে আমি তখন শ্বাশতীকে খুঁজতাম । কলকাতার মেয়ে শ্বাশতী । আমি ধরেই নিয়েছিলাম শ্বাশতীর সঙ্গে আমার একটা ইটিসপিটিস হয়ে যাবেই । কেননা ও - ও হস্টেলে থাকত । তখন দিল্লীতে প্রচন্ড শীত । আশা ছিল নিশ্চয়ই কোনো এক শীতের রাতে শ্বাশতীর সঙ্গে আমার নিবিড় কথাবার্তা হবে …
জেসন বর্ণের হেল আ লট অভ এ্যকশন , এর মাঝেই আমি সি শার্প - এ চড়ে শ্বাসনালী খোঁচাতে নামি , আমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে যন্ত্রণা ছড়িয়ে পড়ে ।
( ৩ ) নিয়োগের শর্তাবলীতে স্পষ্টভাবে ভিন্নরূপ কিছু উল্লেখ না থাকিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক শিক্ষক , কর্মকর্তা ও কর্মচারী বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বক্ষণিক শিক্ষক , কর্মকর্তা ও কর্মচারীরূপে গণ্য হইবেন ৷
অপর এক অজ্ঞাত ব্যক্তির ফোন কলে জানানো হয় সেইন্ট মিচেল মেট্রো স্টেশনেও বোমা পাতা হয়েছে । খবর পেয়ে পুলিশ পুরো স্টেশন খালি করে ফেলে বলে ওই মুখপাত্র জানান ।
প্রসঙ্গত , ১৯৭৯ সালে বর্তমান সাবমেরিন ক্যাবল পরিবারের প্রথম ক্যাবলে বাংলাদেশ উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা বলে যুক্ত হতে অসম্মতি প্রকাশ করে । ১৯৮৫ সালে এই পরিবারের ২য় ক্যাবলে যুক্ত না হওয়ার ক্ষেত্রে অজুহাত ছিল , এতে করে গোপনীয়তা লঙ্ঘিত হবে । ১৯৯৪ সালে এই পরিবারের তৃতীয় ক্যাবল থেকে দেশের তথ্য পাচার হয়ে যাবার ধুয়া তুলে দূরত্ব বজায় রাখা হয় । পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত না হলেও ২০০২ সালে প্রস্তাব পেয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ৫ বছর দেরি করে ২০০৭ - এ এসে বাংলাদেশ যুক্ত হয় বর্তমান ক্যাবলে । বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি কাজ শুরু করে ২০০০ সালের শেষদিকে বিটিটিবি ' র একটি প্রকল্প হিসেবে । ২০০৬ সালে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলে বিটিসিএল - এর একজন মহাব্যবস্থাপক - এর মাধ্যমে সরকার এর পরিচালনার দায়িত্ব নেয় । বর্তমানে একে বিটিসিএল - এর সঙ্গে একীভূত করার কাজ চলছে । এ প্রসঙ্গে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন , ' এ বিষয়ে আমি এখনো তেমন কিছু জানি না । তবে দেশের চাহিদা পূরণ করেই বাইরে রপ্তানি হবে । এর অন্যথা হবার কোনো সুযোগ নেই । '
বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চলে সাগরকন্যাক্ষ্যাত মনোরম একটি ভ্রমণ স্বর্গ কুয়াকাটা । পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার অন্তর্গত লতাচাপালী ইউনিয়নে অসাধারণ এ সমুদ্র সৈকতটির অবস্থান । কুয়াকাটার ঠিক পূর্বেই রয়েছে গঙ্গামতির বা গজমোতির সংরক্ষিত বনাঞ্চল , পশ্চিমে সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল উত্তরে এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় মাছের বাণিজ্য কেন্দ্র আলীপুর । সাগরের বুকে এখান থেকেই সূর্যোদয় এবং সূর্যাচ্চের মনোরম দৃশ্য দেখা যায় বলে নৈসর্গিক [ . . . ]
বিষয়টি নিয়ে প্রথমেই বলেন ইন্তেখাব মাহমুদ । বিষয়টি নিয়ে তিনি বলেন , বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনা আছে । তিনি মনে করেন , বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের অবকাঠেমোগত উন্নয়ন করে এটিকে দেশী বিদেশী পর্যটকদের কাছে আরও বেশী আকর্ষণীয় করে তুলতে সরকারের উদ্যোগী হওয়া উচিত । তাঁর অভিযোগ , সরকার দেশের নেতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বের কাছে তুলে ধরে ৻
পর্যাপ্ত শিক্ষার মাধ্যমে গণসচেতনতা বাড়াতে হবে , যাতে বাঘ অপহরণ এবং চামড়া , দাঁত কিংবা হাড় দিয়ে ওষুধ বানানো বন্ধ হয় ।
ভূমিকাঃ সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টুইট । শুরু হল মহান ( ! ) এইচ . এস . সি পরীক্ষা । যারা এবারের এইচ . এস . সি পরীক্ষার্থী , স্বপ্ন দেখছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ; তাদের জন্য এটা নিশ্চিত সু - খবর । শুধু তাই নয় , যারা গত বছর পাশ করেছেন কিন্তু কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স না পেয়ে দ্বিতীয় বারের মতো চেষ্টা করছে তাদের জন্যেও এটা নিশ্চিত সু - খবর । অনেক দিন …
টিসিবিতে বরাদ্দ না বাড়ানো সম্পর্কে তিনি বলেন , ' আমরা মনে করি টিসিবি একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান । অন্যান্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মতো আমরা মনে করছি এটা লাভজনক নয় । '
হাসনাইন ইমতিয়াজ , ৬ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বিধি সম্মত না হওয়ায় বিদ্যুৎ বিভাগের চাওয়া বরাদ্দে অর্থ মন্ত্রণালয় অসম্মতি জানিয়েছে । সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর চাহিদা পত্র ছাড়া অর্থ বরাদ্দ চেয়েছে বিদ্যুৎ . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
একবার ইরেকশন বা লিঙ্গ উত্থান হলেও উত্থানজনিত অবস্থা একেবারে ধরে রাখতে না পারা । এর ফলে লিঙ্গ একবার শক্ত হলেও একটু পরে আবার আগের মত স্বাভাবিক নরম অবস্থায় চলে যায়
শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন : এখন বাংলা লিংকের একটা এড দিয়ে বিভিন্ন চ্যানেলে । রাফির জন্য মেয়ে না দেখে মোবাইল কিনা উচিত ।
ডাঃ আতিকুল হক আপনার ঢাকা আসার দরকার নাই । দিনাজপুর মেইন রোডে মানব বন্ধনে খাড়ায়া যান , টাকা সময়মত পৌঁছে যাবে ।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আরও সহজলভ্য এবং আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে বাংলাদেশ মহাকাশে ব্রডকাস্টিং সুবিধা সংবলিত স্যাটেলাইট স্টেশন স্থাপন করবে । ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজুর সভাপতিত্বে এ বিষয়ে গতকাল মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠকে এ কথা জানানো হয় । ব্রডকাস্টিং সুবিধাসহ স্যাটেলাইট স্থাপনে বিভিন্ন কারিগরি বিষয়াদি ছাড়াও সম্ভাব্য ব্যয় এবং বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার নানা দিক নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয় ।
ঢাবিতে সাদা দল এবং নীল দল যতদিন থাকবে ততদিন তারা নিজ নিজ দলের চাটুকারিতা করবে এইটাই স্বাভাবিক ।
অজিত বলেছেন : মোশারফ ভাই , কাউকে আঘাত করে বা ক্যাচাল করে , অন্যকে সম্মান না করে দেওয়া যেকোন পোষ্টের আমি বিরোধী । সাধারনত এধরনের পোষ্ট কোন কাজের হয় না । আর নাস্তিকতা মার্কা পোষ্ট ত খোচানোর জন্য করা তা বোঝাই যায় । অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
লেখক বলেছেন : মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ , তাজা কলম . . .
কিছুটা প্রসঙ্গের বাইরে হলেও বেশ জমে উঠছে মনে হয় । প্রলয় , আপনার গল্পের অন্তর্নিহিত বক্তব্য মনে হয় কিছুটা ধরতে পারছি ; মাসুদ করিমও পেরেছেন সন্দেহ নেই । তবে কথা হল , পুকুরে আপনি হলে কি নিয়ে হাজির হতেন ? আমার ( এবং বাকী সবার ) বেশী আগ্রহ সেটা জানার ।
জাতিসংঘ ২০০৯ সালকে International Year of Natural Fibres ঘোষনা করেছে । পাট অন্যতম একটি Natural Fibre । বাংলাদেশে পাট মন্ত্রনালয়ের কী কোন ভুমিকা আছে ? পাট মন্ত্রনালয়ের যে ওয়েবসাইট আছে তা অপ্রবেশ্য । পাট গবেষনা কেন্দ্রের ওয়েবসাইটেরও একই অবস্থা ।
আমারো মনে পড়ে না কোন টিচার কোনদিন এগুলো পড়িয়েছিলেন ।
' এইডাতো একটা বিড়াট চিটিংবাজি ' ' আফনে অহনো বুঝেন নাই ' মৃদুলের গলায় হতাশার সুর । ' বুঝছি বইলাই কইলাম ' চঞ্চল ভাই আবারও নিরাসক্ত স্বরে বলেন । তার মুখমন্ডলে কিছুটা কৌতুক - ভাব । ' আরে , এট্টু খোজ নিয়া দ্যখেন , ডাবলু , মানিক , বাবু ওরা এহন ভরপুর টাকা পাইতাছে ' ' পাইবো ' চঞ্চলভাই মুষ্ঠিবদ্ধ আঙুলের ফাঁকে সিগারেট নিয়ে মহাসুখে টান দিলেন । চোখ বুঁজে ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে বললেন , . . .
ইদিপাস কম্পলেক্সঃ অনলাইনে বিভিন্ন ফোরামে দলবধ্ব ব্যাক্তি আক্রমন
চলারই কথা । আমার MX440 তেই চলে । আর 7300 GT তে তো দৌড়ানোর কথা ।
একটি সূত্র জানায় , উদ্যোক্তারা চেয়েছিলেন যমুনা ভবনেই এই মিলনমেলার আয়োজন করতে । কিন্তু শেষ মুহূর্তে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পাওয়া যায়নি । কর্তৃপক্ষ চাননি যেসব কর্মী চ্যানেলটি ছেড়ে চলে গেছেন তাদের নিয়ে কোন অনুষ্ঠান হোক ।
রাত পৌনে বারটায় স্টেডিয়াম সাজানো হলো সড়ক দ্বীপ
এ কিতাব গুলো অবতীর্ণ হয়েছে যাবতীয় সতকর্ম ও ইবাদাত একমাত্র আল্লাহ তা ' আলার নিমিত্তে সম্পাদনের মাধ্যমে তাঁর তাওহীদ ( একত্ববাদ ) বাস্তবায়ন এবং পৃথিবীতে শিরক ও অন্যায় - অনাচার দূরীভূত করার জন্য । মূলত সকল নাবীদের দাওয়াত এক মূলনীতির ( তাওহীদ প্রতিণ্ঠা ও শির্ক বর্জনের ) উপর ছিল , যদিও তাঁরা নিয়ম কানুন ও বিধি - বিধানে কিছুটা ভিন্ন রকম ছিলেন ।
আমাদের নিম্নবিত্ত ও প্রান্তজনের ছেলেরা মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চাকরী করে মাতৃভুমিতে কাড়ি কাড়ি টাকা পাঠাচ্ছে পৃথিবীর মানুষ আশ্চর্য হয়ে যায় বাঙালী সন্তানদের ধৈর্য ও সহনশীলতা দেখে । এতো অত্যাচার , জুলুম প্রতারনা ভোগান্তির স্বীকারের পরেও তারা প্রবাসে যাবেই । নানান অনিয়ম অব্যবস্থাপনা ও নির্যাতনের স্বীকার হয়েও বাঙালী সন্তানেরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ছে তাদের রক্ত জল করা পয়সা দেশে পাঠাচ্ছে ও এদেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল করে রেখেছে । বর্তমানে প্রায় এক কোটির উপর বাঙালী প্রবাসে আছে এবং তাদের পাঠানো অর্থের পরিমাণ দেশের সর্বমোট প্রবৃদ্ধিও ৩০ % এবং সত্যি বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা সোনার ছেলে হয়ে এদেশে মুঠো মুঠো সোনা পাঠাচ্ছে ।
ইদানিং যেই হারে পাই , আগের অনুভূতি গায়েব হয়ে যাচ্ছে । ( মডারেটর হবার পর ) গোপন বার্তা দেখলেই মনে হয় " না জানি কি হল " ।
পোস্ট করা হয়েছে : বৃহঃ জুলাই ২৪ , ২০০৮ ৩ : ৪৮ পূর্বাহ্ন
ইরাকসহ বিভিন্ন যুদ্ধক্ষেত্রে মার্কিন বাহিনী ১৯৭৯ থেকে যে যুদ্ধাস্ত্রটির মাধ্যমে ভূমিতে তাদের দখলদারিত্ব ধরে রাখতে পেরেছে তার অন্যতম কারণ এম ওয়ান আব্রামস ট্যাংকের উপস্থিতি । সম্মুখের ফায়ারিং ইউনিটসহ এর দৈর্ঘ্য ৯ . ৭৭ মিটার , প্রস্থ ৩ . ৬৬ মিটার এবং উচ্চতা ২ . ৪৪ মিটার । ওজন প্রায় . . . ( পড়তে থাকুন )
আমরা যাদের সুস্থ - স্বাভাবিক মানুষ হিসেবে চিনি , দিনের শুরুতে ঘুম ভাঙা থেকে দিনশেষে ঘুমোতে যাওয়া পর্যন্ত তাদের সকলের দৈনন্দিন আচরণ কি অভিন্ন ?
পোস্ট করা হয়েছে : বুধ এপ্রিল ০৯ , ২০০৮ ৮ : ৫৩ অপরাহ্ন
আপনি তাহলে মেসেজটার একটা স্ক্রীনশট দিলেন না কেন ?
আক্ষরিক অর্থেই সাত সমুদ্র তের নদীর ওপারে দক্ষিণ আমেরিকার দুই দেশ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা । ফুটবলের প্রধান দুটি শক্তিধর দেশ , যাদের নামে আলোড়িত হয় বাংলাদেশের ফুটবলামোদীরাও । আর এ দুটি দেশের শক্তিমত্তার পরীক্ষা নিতেই যেন ১ জুলাই থেকে আর্জেন্টিনার আটটি শহরজুড়ে শুরু হচ্ছে দক্ষিণ আমেরিকার জাতীয় দলগুলোর প্রধান আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট কোপা আমেরিকা । আদতে এই প্রতিযোগিতার নাম হলো ক্যাম্পেওনাতো সুদামেরিকানো কোপা আমেরিকা । সংক্ষেপে ফুটবল দুনিয়া জানে এটিকে কোপা আমেরিকা নামেই । দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল নিয়ামক কোনমেবোলের আয়োজনে এ নিয়ে ৪৩ বার আয়োজিত হচ্ছে এই প্রতিযোগিতা ।
লেখক বলেছেন : আমি এজ মডেম ব্যবহার করিনি । লিনাক্সের ফোরামে / এই ব্লগে একটা পোস্ট দিয়ে দেখতে পারেন , এই ব্লগে অনেক লিনাক্স গুরু আছে , কেউ না কেউ তো সাহায্য করবেই । এই ব্যাপারটা নিয়ে এখন কিছু বলতে পারছি না বলে দুঃখিত আমি নিজেও শিখছি মাত্র !
আমাদের উভয়ের বন্ধুদের মাধ্যমে সেই সাক্ষাৎটির আয়োজন হয় এবং আমি তার বাড়িতে রাতের খাবার খেতে যাই । সেই এলাকার চেহারা দেখেই আমার আন্দাজ করা উচিৎ ছিল কী শোচনীয় অবস্থায় বাস করে সে । জায়গাটিকে এতটাই বিমর্ষ লাগছিল যে মনে হচ্ছিল সে বুঝি হার্লেমের ধারেকাছে কোথাও থাকে ।
' চিন্তা করা মানেই প্রথাগত এবং বদ্ধমূল মতকে প্রশ্নাত্মক করে তোলা ' - ফরহাদ মজহার
মধ্যপ্রাচ্যে বেশ কয়েকটি দেশের সাম্প্রতিক ঘটনা শ্রমবাজারে প্রভাব ফেলেছে । কিন্তু লিবিয়ার ঘটনা বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণের বাইরে । অন্যদিকে প্রবাসীকল্যাণ সচিব ড . জাফর আহমেদ খান লিবিয়া সংকটে শ্রমবাজারে বিপর্যয়ের আশঙ্কা স্বীকার করে বলেছেন , সরকার সংকট কাটিয়ে ওঠার উদ্যোগ নিচ্ছে । আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার ( আইওএম ) মুখপাত্র আসিফ মুনীর বলেন , সংকট দীর্ঘ হলে শ্রমবাজারের ওপর বড় ধরনের প্রভাব পড়বে ।
আমি আজিজ মোহাম্মদের যতটা কাছের ছিলাম , আমি জানি আমি কি লিখেছি । জিয়ার মুখোশ কিভাবে উন্মোচন করব এবং যেদিন করব সেদিন সব জিয়াভক্তদের চোখ কপালে উঠবে । আপনি জিয়ার ভক্ত বা বিএনপি ' র । এটা শিশুও বুঝবে আপনার কমেন্ট পড়ে । তবে কথা হচ্ছে এক পাল্লায় সব রাজনীতিবিদের ই বিচার করা যায় , অন্ততঃবাংলাদেশে , এইটুকু আমাদের জন্য কষ্টকরই বটে ! ! ! !
আদালতের রায় ও সুপারিশে দু ' টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন জড়িত রয়েছে - একটি আইনি , আরেকটি রাজনৈতিক । তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির বৈধতার প্রশ্নটি আইন সম্পর্কিত । অন্যটি রাজনৈতিক প্রশ্ন । Read the rest of this entry »
সুমননাহার ( সুমি ) এবং মিজানুর রহমান তুহিন পছন্দ করেছেন ।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার সংবিধান সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে । এই উদ্যোগের প্রয়োজন ছিল । অবৈধ ক্ষমতা দখল প্রক্রিয়া বন্ধ করতে আদালতের নির্দেশে সংবিধান সংশোধন এখন এক অপরিহার্য্য বিষয় । কেউ বলছে না সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন নেই , কিন্তু আপত্তি হলো সংশোধন কমিটি নিয়ে । সাজেদা চৌধুরীকে চেয়ারম্যান , সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে কো - চেয়ারম্যান করে ১৫ সদস্যের সংবিধান সংশোধন কমিটি গঠন করা হয়েছে । বিএনপি বলছে এই কমিটি অবৈধ । কেন তারা অবৈধ বলছে তার কোন ব্যাখা দিচ্ছে না । হয়ত তারা সুযোগ খুঁজচ্ছে নতুন একটি আ › ্দােলনের মাত্রা তৈরীর । তবে সংবিধান সংশোধনকে কেন্দ্র করে যদি তারা কিছু করতে চায় তাহলে তাদেরকে পরিস্কার করে বলতে হবে কি তারা চায় এবং কেন চায় । বৈধতার প্রশ্নটি তখনই আসে যখন উদ্যোক্তা নিজেই অবৈধ থাকেন । এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ কিন্তু বিএনপির নেই ।
এখানে পড়ুন : Grameen vs Bangladesh । লেখাটির বাংলা সংস্করণ : গ্রামীণ বনাম বাংলাদেশ ।
প্রশ্ন ( ২ / ৩২২ ) : ঈদের ছালাতের দু ' একদিন আগে ফিৎরা বণ্টন করা যাবে কি ? - মুফীযুদ্দীন মোহনপুর , রাজশাহী । উত্তর : ঈদের ছালাতের আগে ফিৎরা বণ্টন করার কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না । বরং পরে বণ্টনের প্রমাণ পাওয়া যায় ( বুখারী , মিশকাত হা / ২১২৩ ) । তবে ঈদের ছালাতের পূর্বে দায়িত্বশীলের কাছে ফিৎরা জমা করা ওয়াজিব ( মুত্তাফাক্ব আলাইহ , মিশকাত হা / ১৮১৫ ) । উল্লেখ্য যে , অনেকে হাদীছে উল্লেখিত ' আদায় করা ' শব্দের অর্থ করেন ' বন্টন করা ' । বরং তা হবে জমা করা । যেমন - عن نافع أن ابن عمر كان يبعث زكاة الفطر إلى الذي يجمع عنده قبل الفطر بيومين . ইবনু ওমর ( রাঃ ) ঈদের দুই বা একদিন আগে জমাকারীর কাছে ফিৎরা পাঠাতেন ( মালেক হা / ৩৪৩ ; ইবনু খুযায়মাহ হা / ২৩৯৭ , সনদ ছহীহ ) । শায়খ আলবানী ( রহঃ ) বলেন , قلت وهذا يبين أن قوله في رواية البخاري للذين يقبلونها ليس المراد به الفقراء بل الجباة الذين ينصبهم الإمام لجمع صدقة الفطر ويؤيد ذلك ما وقع في رواية ابن خزيمة . ( ইরওয়াউল গালীল ৩ / ৩৩৫ পৃঃ ) । ইবনু হাজার আসক্বালানী ( রহঃ ) ও একই কথা উল্লেখ করেছেন ( বিস্তারিত দ্রঃ ফাৎহুল বারী ৩ / ৪৩৯ - ৪০ , হা / ১৫১১ - এর ব্যাখ্যা ) । যারা মনে করেন ঈদের ছালাতের পূর্বে বণ্টন করা হ ' লে গরীবদের সুবিধা হবে । কিন্তু উক্ত মর্মে যে কয়েকটি বর্ণনা এসেছে তা গ্রহণযোগ্য নয় ( ইরওয়াউল গালীল হা / ৮৪৪ , ৩ / ৩৩২ ) । উল্লেখ্য যে , ফিৎরা হ ' ল জানের ছাদাক্বা , মালের ছাদাক্বা নয় । ঈদের দিন সকালেও যদি কেউ মৃত্যুবরণ করেন , তার জন্য ফিৎরা আদায় করা ফরয নয় । আবার ঈদের দিন সকালে কোন বাচ্চা জন্ম নিলে তার পক্ষে ফিৎরা আদায় করতে হবে ( দ্রঃ মির ' আত ৬ / ১৮৫ ) ।
( ৪ ) বোর্ডের সভার কোরামের জন্য বোর্ডের অন্যুন পাঁচজন সদস্যের উপস্থিতির প্রয়োজন হইবে , তবে মুলতবী সভার ক্ষেত্রে কোন কোরামের প্রয়োজন হইবে না ৷
বাগেরহাট সংবাদদাতা : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বাগেরহাট জেলা শাখার উদ্যোগে মহান মে দিবস উপলে জেলা অফিসে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । বাগেরহাট জেলা জামায়াতের আমীর অধ্য মাওলানা মশিউর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তৃতা করেন জেলা সেক্রেটারি মাওলানা রেজাউল করিম , জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি শেখ জাকির হোসেন , সদর উপজেলা জামাআতের আমীর ডা . আ . লতীফ , শ্রমিক কল্যাণের জেলা সেক্রেটারি মৌলভী রফিকুল ইসলাম প্রমুখ ।
এই তালিকা প্রকাশের পরপরই দেশজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় ওঠে । সরকারি দলের নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন , আওয়ামী লীগের মন্ত্রী - এমপিদের তদবির করা কোনো প্রতিষ্ঠান এমপিও পাননি । বিএনপি - জামায়াত নেতাদের গড়া প্রতিষ্ঠানকে এমপিও দেয়া হয়েছে । অন্যদিকে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অভিযোগ করে , যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও তাদের এমপিওভুক্ত করা হয়নি । এমনকি এমপিও প্রদানে নীতিমালা মানা হয়নি এবং ব্যাপক দুর্নীতি - অনিয়ম হয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে ।
হেনরির শৈশব বাড়িতে কাটেনি । স্কুলের বোর্ডিং - এ কেটেছে । এগার বছর বয়সে বোর্ডিংএ ভর্তি হয়েছিলেন । এখানে প্রায় সাত বছর থেকে পড়াশুনা করেন । আঠার বছর বয়সে কেমব্রিজে ভর্তি হলেন । তাঁর ইচ্ছা ছিল স্নাতক শেষ করে আরও পড়াশুনা চালিয়ে যাবেন । তাঁর মধ্যে একটা বিষয় কাজ করছিল , তা হচ্ছে যত বিষয়ই থাকুক ধর্ম নিয়ে পড়াবেন না ।
সকল আস্থা , আশার আধার নিজেই মানুষ - শেষ পর্যন্ত এই আশাবাদে আস্থা রাখতে চাই । ধর্ম কি খুব বড় বিবেচনা এখানে ? একদল মানুষের ভালোত্ব কিংবা মন্দত্ব কি তার ধর্মবিশ্বাসের সাথে সংযুক্ত ? আমার নিজের বিশ্বাস ধর্মভক্তির উপরে মানুষের ভালোত্ব কিংবা মন্দত্ব নির্ভর করে না । সীমান্তের এই পারে কিংবা অন্য পারে কি মানুষ অবিবেচক মানুষহত্যা চায় ? বিভক্তি আর বিদ্বেষের রাজনীতি বলবত থাকলে অবশ্যই সীমিত কয়েকজন মানুষ এইসব নির্মমতাকে অন্ধের মতো সমর্থন করে যায় , তবে যদি সাধারণ মানুষের দুয়ারে যাওয়া যায় , তারা নিশ্চিত ভাবেই এইসব নির্মমতার বিপক্ষে থাকবে ? জনাকীর্ণ কোনো বসতিতে সন্ত্রাসী নির্মূল অভিযান চালিয়ে ১৪০ জন মানুষকে হত্যা করা কি বৈধ আচরণ ? কিংবা নিজের ভুখন্ড আক্রান্ত হলে পেশাদার সৈন্যবাহিনীর সাথে লড়াই না করে অপেশাদার গেরিলা দল , যারা সাধারণ মানুষের ভেতরে থেকেই যুদ্ধ করে যায় , তাদের নির্মূলের জন্য সাধারণ মানুষকে হত্যা করা কি বৈধ ? এইসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে না । এইসব প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই আদতে । যুদ্ধকৌশল , নিরাপত্তা ও সীমান্ত প্রতিরক্ষা , রাষ্ট্র এবং রাজনীতি , এবং একই সাথে সামরিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের বিবেচনার উপরে নির্ভর করে এইসব প্রশ্নের উত্তর । রাষ্ট্র যখন আগ্রাসী হয়ে উঠে , তখন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ বৃহত্তর মানুষের স্বার্থের কথা বলে এই নির্মমতাকে সমর্থন করে যান । সামরিক নেতৃত্ব , যা অধিকাংশ সময়ই রাজনৈতিক নেতৃত্বের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতেই তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করার কথা , অনেক সময় তারা সাময়িক বিবেচনায় নিজের মতোই সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন । সুতরাং যখন গাজায় বোমা হামলা হলো দুপুরে , তখন নিহত পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা জানতেন না তারা একটা যুদ্ধকালীন অবস্থায় বসবাস করছেন । সাধারণ মানুষেরা জানতো না যেকোনো মুহূর্তে বিমান হামলায় তাদের পরিজন নিহত হবে , তাদের নিজেদের জীবন বিপন্ন হবে । তবে সল্প মেয়াদের একটা বিমান হামলায় আজ ১৪০ জন নিহত হয়েছে গাজায় । হামাসের যুদ্ধবিরতির ঘোষণাকে অস্বীকার করা এবং না করা নিয়ে সৃষ্ট বিভ্রান্তিতে এই হামলা হয়েছে , হামাসের নেতাদের বক্তব্য তারা এখনও যুদ্ধবিরতির পক্ষে - তবে ইসরাইল যুদ্ধবিরতির শর্ত ভঙ্গ করে বিমান হামলা চালিয়েছে , অন্য দিকে ইসরাইলী সেনাবাহিনীর বক্তব্য গতকাল হামাস যুদ্ধবিরতির চুক্তি ভঙ্গ করে ইসরাইলের বসতিতে রকেট নিক্ষেপ করেছে । এখানে দুটি দেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষের ধর্মের দোহাই দেওয়া উচিত হবে না । মুসলিম বলেই ইহুদীরা এই জাতিগত সহিংসতার লিপ্ত হয়েছে এমনটা বলা যাবে না । তবে ইসরাইলের সহিংস আচরণ নিশ্চিত ভাবেই একটা তীব্র ইহুদী বিদ্বেষের জন্ম দিয়েছে প্যালেস্টাইনে । সেখানে এখন শতকরা ৯৫ শতাংশ বাসিন্দা মুসলিম । আরব ভুখন্ডের স্বাভাবিক জনসংখ্যার বিন্যাস ভেঙে পড়েছে গাজা কিংবা রামাল্লা কিংবা প্যালেস্টাইন আর ইসরাইলের সীমিত ভুখন্ডে এসে । এইসব সাধারণ মানুষের মৃত্যু কি প্রয়োজনীয় ছিলো ? কোনো নৈতিকতাই সাধারণ মানুষের জীবনকে বিপন্ন করে নিজের বৈধতা প্রমাণ করতে পারে না । তবে পৃথিবীর এই সীমিত ভুখন্ড হয়তো পৃথিবীর বাইরের কোনো স্থান । এখানে যাবতীয় মানবিকতাবোধ লুপ্ত - এখানে সাধারণ মানুষের প্রানহানী নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা । এখানে মানুষের জীবনের দাম এমন কি নুন - চাল - আটার চেয়েও কম । সমস্ত প্যালেস্টাইন , বিশেষত গাজা উপত্যকা দীর্ঘ অবরোধের পরে এখন নৈরাজ্যিক - এখানে প্রচলিত আইন কানুনের বালাই নেই - এখানে মানুষ প্রকাশ্যে চোরাচালান করছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষপত্র কালোবাজারে চলে যাচ্ছে । সার্বক্ষণিক যুদ্ধাকালীন অবস্থা এখানে । এই সব অমানবিকতার পেছনেও অর্থনীতি সক্রিয় । এখানেও ভাগ - বাটোয়ারা চলছে , ক্ষমতা ভাগাভাগির দ্বন্দ্ব চলছে । সাধারণ মানুষের জীবনকে বিপনন করে ক্ষমতা দখলের লড়াই চলছে । হামাসের কর্মী ও সমর্থক , ইসরাইলের রাজনৈতিক ও সামরিক কর্মী ও কর্মকর্তা , ফাতাহ পার্টির রাজনৈতিক কর্মীদের বাইরে যেসব সাধারণ মানুষ , তাদের ভেতরে কি এই নৈরাজ্যকে সমর্থনের তাগিদ আছে ? অন্য সব সাধারণ মানুষের মতো তারা কি স্বাভাবিক নিরাপদ জীবনের স্বপ্ন দেখে না । আমার নিজের এই প্রশ্নের আশাবাদী উত্তর - এইসব সাধারণ মানুষ নিশ্চিত - নিরাপদ জীবন চায় - তবে তাদের এই স্বাভাবিক দাবি কি পৃথিবী শুনতে পাচ্ছে । এই ভুখন্ডে জন্ম নেওয়া ধর্মগুলোতে বিশ্বাস করে পৃথিবীর ৮০ শতাংশ মানুষ - তবু এইখানে ইশ্বর মৌন ও বধির । এখানে ইশ্বরের মৃত্যু হয়েছে ।
আষাড় মাস বৃষ্টি ঝরছে সারাদিন । ঘরে বসে শুয়ে আছি । কোন কাজ নাই তাই লিখছি । আর পুরনো সৃতি মনে করতেছি আগে গ্রামে থাকতে এই সময় কি করতাম । হয়তবা মাঠে খেলতে যেতাম । সবাই মিলে মজা করে ফুটবল খেলতাম । তারপর পুকুরে এসে লাফ দিতাম । আর না হয় মাছ ধরতাম । এই দিনগুলো যে কি মজ়ার ছিলো তা বলে বুঝাতে পারবনা । এখন মনে হয় যদি শহরে বড় হতাম তাহলে এই শৈশব গুলো পেতাম না । এখন মনে হয় যদি আবার ফিরে যেতে পারতাম আমার শৈশবে তাহলে কি মজাই না হত । শহরের যান্তিক জীবনে আর ভালো লাগেনা কিন্তু বাধ্য হয়ে থাকতে হয় । আমরা যে সময়টা এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে ঘুরছি মজা করছি , পাখি ধরছি , ঢিলে আম পারছি , শহরের বাচারা সে সময়টা কম্পিউটার এ গেম খেলে তা কাটিয়ে দেয় . । . । । আষাড় মাস বৃষ্টি ঝরছে সারাদিন । ঘরে বসে শুয়ে আছি । কোন কাজ নাই তাই লিখছি । আর পুরনো সৃতি মনে করতেছি আগে গ্রামে থাকতে এই সময় কি করতাম । হয়তবা মাঠে খেলতে যেতাম । সবাই মিলে মজা করে ফুটবল খেলতাম । তারপর পুকুরে এসে ল
( ঈ ) বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কোন স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান হইতে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত -
গোয়ন্দা সাংস্থার প্রধান হাইনৎস ফ্রম বলেন , " সালাফিদের প্রত্যেকেই সন্ত্রাসী নয় ৷ তবে আমাদের কাছে খবর আছে সন্ত্রাসীদের প্রতেকেরই হয় সালাফিদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল , নয় তারা নিজেরা সালাফি ৷ "
দুজন বিখ্যাত ফিল্মি ভারতীয়কে নিয়ে দুটি লিন্ক । একটি গুলজারের ১০০ লিরিকসের অনুবাদ নিয়ে এবং আরেকটি কমল হাসানের ফিল্মে ৫০ বছর উদযাপন নিয়ে স্লাইডশো ।
আমি শিবির করি না যে আমার জামায়াত শিবির বলতে পারবেন । আর আমার সাথে যারা পড়ে তারা কেউ রোগ কাটা তো দূরে চাকু দিয়েও খোচা দেইনি , তাদের সাথে আমি গত প্রায় ৩ বছর ধরে আছি , সুতরাং আমার সাথে যে ভন্ডামি করবে তার কোন চান্স নেই , যদি প্রমাণ চান তো একবার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ এ আসতে পারেন , সারাদিন লেখাপড়া , নামাজ ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে মিছিল ( তাও ২ - ১ বার ) ছাড়া কোনকিছু করতে দেখিনি , মেরিট লিষ্টেও তারা উপরে , সুতরাং কোন হিসেবে আমি তাদের খারাপ বলবো । আপনি যদি আমাকে খারাপ কাজের একটা লিস্ট দিতেন তো মিলিয়ে দেখতাম । @ শামীম ভাই - আপনি ভদ্রতা কথা বলাতে আপনি কম্পায়ার করে লেখাটি লিখেছি , রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করিনি , আর রোগ কাটা বিষয়টা আমিও সমর্থন করি না , তবে যদি কোন দলই বিনা কারণে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়ে অস্ত্র হাতে নিতে বাধ্য তবে সেটাকে সম্পুর্ন আলাদা বিষয় মনে করি । আর ভদ্রতা এমন একটা জিনিস যার মুখোশ কয়েকদিন - কিছু সময়ের জন্য হয়তো পড়া যায় , কিন্তু আমার সাথে যারা পড়ে তাদের আমি তিন বছর ধরে দেখছি , তারা আসলেই ভদ্র , মুখোশ পরিহিত না , আমাকে যদি ১ % ও বিশ্বাস করতে পারেন তো আমার কথাটি বিশ্বাস করেন ।
তথাপি বলা যায় , ব্রিটিশ শাসনের শেষ দিন পর্যমত্ম শহর নওগাঁর বিকাশের গতি ছিল অত্যমত্ম মন্থর । এর অন্যতম কারণ , তখন পর্যমত্ম দুবলহাটী , বলিহার , মহাদেবপুর প্রভৃতি জমিদার প্রধান রমরমা গ্রামগুলো ছিল এর প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী , সতীন - কাঁটা ।
যে অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে ব্রিটিশ ভারতে সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় সংখ্যালঘু সমস্যার বিকাশ ঘটে তার সাথে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের প্রত্যক্ষ সম্পর্ক ছিল । বিংশ শতাব্দীর প্রথম দশকগুলিতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাধীন বাংলায় সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ শ্রেণী দ্বন্দ্ব ছিল জমিদার ও মহাজনদের সাথে কৃষক জনগণের দ্বন্দ্ব । জমিদার মহাজনদের বিপুল অধিকাংশ হিন্দু এবং কৃষকদের বিপুল অধিকাংশ মুসলমান হওয়ার ফলে এই দ্বন্দ্ব এখানে বিকশিত হয় স . . .
এর আগে কোন কারণে সফটওয়্যার ইনস্টলের সময় কাজ শেষ না করেই বন্ধ করা হয়েছিল । তাই এই সমস্যা ।
পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো . নওশের আলী জানান , ট্রাকটি ডোবা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে । এ ছাড়া নৌবাহিনীর ডুবুরি নামিয়েও আর কোনো লাশ পাওয়া যায়নি । এ কারণে সন্ধ্যা ৬টায় উদ্ধার - তত্পরতা শেষ বলে ঘোষণা করা হয়েছে । ৪২ জন শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে তিনি জানান । মীরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি ) ইফতেখার হাসান বলেন , রাত ৮টায় আবু তোরাব স্কুলমাঠে নিহত ৪২ শিক্ষার্থীর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে । পুলিশ জানায় , নিহত শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই স্কুলছাত্র । মাদ্রাসা ও কলেজের শিক্ষার্থীও রয়েছে ।
স্টাফ রিপোর্টার বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ওপর জোর দিয়ে বলেছেন , গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত হয় এমন কোনো কাজে কারও সম্পৃক্ত হওয়া ঠিক নয় । বাংলাদেশে জাতিসংঘের বিদায়ী আবাসিক প্রতিনিধি রেনাটা লক ডেসালিয়ান গতরাতে বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে সাক্ষাত্ করতে গেলে তিনি এ মন্তব্য করেন । রেনাটা লক ডেসালিয়ান দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশে জাতিসংঘের সমন্বয়ক ও ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন । বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরের পর ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে যে রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটে , তার পেছনে বড় ভূমিকা পালন করেছেন রেনাটা - এমন একটি অভিযোগ রয়েছে । তত্কালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জাতিসংঘ মহাসচিব কফি আনান যে বিবৃতি দিয়েছিলেন তার মূল টেক্সটে পরিবর্তনও করেছিলেন তিনি । এমন অভিযোগ এনে বিএনপি জাতিসংঘের আবাসিক অফিসে স্মারকলিপিও দিয়েছে । গতকাল সাক্ষাত্ শেষে ব্রিফিংয়ে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রেনাটা ওয়ান ইলেভেনের ঘটনায় তার সম্পৃক্ততার কথা কার্যত স্বীকার করে নেন । তিনি বলেন , সেই সময়ের অক্টোবরে বাংলাদেশে ব্যাপক রক্তারক্তির ঘটনা ঘটেছে । অন্যান্য বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোর মতো জাতিসংঘও বিবদমান রাজনৈতিক দলুগলোর মধ্যে সমঝোতার উদ্যোগ নিয়েছিল । আমরা চেয়েছিলাম বাংলাদেশের তখনকার অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে একটি ভালো অবস্থায় নিয়ে যেতে , যাতে বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে । বাংলাদেশের মানুষ যে সরকার চায় সেই সরকারকেই আমরা সমর্থন করেছি । তিনি বলেন , আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি । বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক দেশ । একটি গণতান্ত্রিক দেশের গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করার কোনো পথ নেই । বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রপ্রিয় । তারা গণতান্ত্রিক সরকার চায় । রেনাটা জানান , বেগম জিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের উন্নয়ন বিষয়ে মতবিনিময় হয়েছে । জাতিসংঘসহ উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলো কীভাবে এদেশের উন্নয়নে আরও কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে তা নিয়ে কথা হয় । এছাড়াও তিনি তার দায়িত্ব পালনকালে বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার যে সহযোগিতা করেছে তার জন্যও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন । সংবাদ ব্রিফিংয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক রাষ্ট্রদূত সাবিহউদ্দিন আহমদ জানান , মতবিনিময়কালে খালেদা জিয়া গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ওপর জোর দিয়েছেন । তিনি বলেছেন , যে কোনোভাবেই হোক গণতন্ত্র পর্যুদস্ত হয় এমন কোনো কাজ করা ঠিক নয় । http : / / www . amardeshonline . com / pages / details / 2010 / 04 / 11 / 26979
উদাহরণ স্বরুপ এক পুত্র ও এক কন্যা এবং নগদ এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা রেখে এক লোকমারা গেল । এখন উত্তরাধিকার বণ্টনে পুত্র মালিক হলো পূর্ণ এক লক্ষ টাকার আর কন্যা পেলো মাত্র পঞ্চাশ হাজার টাকা । কিন্তু পরিবারে যাবতীয় আর্থিক প্রয়োজন পূরণের দায় এখন পুত্রের ঘাড়ে । সে সব প্রয়োজন পূরণে পুত্রকে প্রায়সব টাকাই ব্যায় করে ফেলতে হচেছ । অথবা ধরা যাক প্রায় আশি হাজার টাকা ব্যায় করে এখন তার কাছে আছে মাত্র বিশ হাজার টাকা । অপরদিকে কন্যা যে পেয়েছে পঞ্চাশ হাজার টাকা তা থেকে কারো জন্য একটি পয়সা খরচ করার কোনো দায় - দায়িত্ব তার ওপরে নেই এবং সে বাধ্যও নয় । অর্থাৎ সম্পূর্ণ টাকাটাই তার কাছে গচ্ছিত আছে ।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ইন্টার ন্যাশনাল ব্যাংকিং ডিভিশনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ নুরুল ইসলাম বলেছেন , ইসলামী ব্যাংক মানুষের দুঃখ - দুর্দশা থেকে এবং সুদ থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে । নৈতিক ও আদর্শ দিক নির্দেশনার মধ্য দিয়ে ইসলামী ব্যাংক বিশ্বের
আপা , সংসদ নির্বাচনে জনগণের একতরফা রায় নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন আপনি ও আপনার দল । অভিনন্দন সেজন্য । গণতন্ত্রের রাজপথে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বিজয় অবশ্যই আনন্দের । কিন্তু আমি আপা বিজয়ের আনন্দ করতে আসি নাই । বিচারের দাবি নিয়ে আসছি । যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি । আর সেইজন্য আপনার সামনে তুলে ধরছি ১৬ বছর আগে জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী হিসেবে আপনারই ভাষণের উল্লেখযোগ্য অংশ । ১৯৯৬ সালের ব্যর্থতা নিশ্চয়ই ২০০৯ সালেও দেখতে হবে না আমাদের । স্বাধীনতার পক্ষের আপামর জনগণের বিশ্বাস , এবার আপনি নিশ্চয়ই সেটা করে দেখাবেন । আমরা আশায় বুক বাধলাম । ( ১৬ - ৪ - ১৯৯২ সংসদে বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ভাষণের উল্লেখযোগ্য অংশ ) ' অবাক পৃথিবী , অবাক করলে তুমি ' মাননীয় স্পিকার , গত কয়েকদিন ধরে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছি , এটা আমাদের দূর্ভাগ্যই বলতে হবে , আজ একজন যুদ্ধাপরাধী , স্বীকৃতি যুদ্ধাপরাধী হিসেবে যার বিচার হয়েছে - সে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব হারিয়েছে , রাজনীতি করার অধিকার হারিয়েছে , ভোটার তালিকায় যার নাম নেই ; ভোট দেবার , ভোটে অংশ গ্রহণ করবার সব অধিকার হারিয়েছে । রাজনীতি করার সে অধিকার হারিয়েছিলো , আজ স্বাধীনতার এত বছর পর তাকে নিয়ে আলোচনা করতে হচ্ছে এবং সে যুদ্ধাপরাধী কিনা , তার পক্ষে কেউ কেউ কিতাবের পর কিতাব তুলে নিয়ে এমনভাবে ওকালতিতে নেমেছেন এর প্রতিবাদ বা নিন্দা করার ভাষা আমার জানা নেই । শুধু সুকান্তের ভাষায় বলতে হয় , ' অবাক পৃথিবী , অবাক করলে তুমি ! ' আমরা বিস্মিত , অবাক , মর্মাহত এবং ব্যথিত হয়েছি । শুধু মনে হয় , আমরা কি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে বাস করছি , নাকি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের পরও বন্ধনীতে কোনো নাম অলিখিতভাবে লিখিত হয়েছে , আমরা সেই দেশে বাস করছি ? সে প্রশ্নটাও আজ বারবার মনে জাগছে । মাননীয় স্পিকার , আজ অনেক কথা বলার আছে । কিন্তু ওকালতির বহর দেখে আজকে সেসব কথা বলতেও যেন নিজেকে ছোটো মনে হচ্ছে । কারণ ন্যাক্কারজনকভাবে ওকালতিপনায় একজন যুদ্ধাপরাধীকে রক্ষা করার আপ্রাণ প্রচেষ্টা আমরা দেখতে পাচ্ছি । একটা কথা আছে যে , ' অল্প শোকে কাতর , অধিক শোকে পাথর ' - অনেকটা সেই অবস্থায়ই চলে গিয়েছে । কারণ আজকে এই সংসদে দাঁড়িয়ে ঠিক এইভাবে জামাতের মতো একটি দল , যে দল স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলো , আর তারই নেতা গোলাম আযম একজন যুদ্ধাপরাধী । তারপক্ষে একটি দল ওকালতি করছে , যে দলের নেতাও মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন । সে দলের দিকে যদি আমি তাকাই তাহলে আজ বহু চেহারা আমার নজরে পড়ে , যারা কেউ স্বামী হারিয়েছেন , ভাই হারিয়েছেন - বাবা হারিয়েছেন । সেই দলের মধ্যে থেকে যখন কথাগুলো আসে , তখন সত্যি কাতর না হয়ে পাথর হওয়া ছাড়া আর কোনো গত্যান্তর থাকে না , মাননীয় স্পিকার । রাজাকাররা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অংশ মাননীয় স্পিকার , আপনি জানতে চেয়েছেন , আল - বদর , রাজাকার পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর অক্সিলারি ফোর্স ( সহযোগী বাহিনী ) কিনা ? এই প্রশ্ন গতকাল এসেছে । আর আমাদের কোনো কোনো ব্যারিস্টার সাহেবের বক্তব্য শুনে মাঝে মাঝে ভুলে যাচ্ছিলাম , আমরা কি কোর্টে দাঁড়িয়েছি নাকি সংসদে বসে আছি । রাজাকার বাহিনী অক্সিলারী ফোর্স ছিলো কিনা , আমি একজন তার স্বাক্ষী । তার কারণ হচ্ছে , ১৯৭১ সনে আমার মা , আমার বোন , আমার ভাইয়েরা , আমার স্বামী , আমার চাচা - চাচী , আমরা সবাই পাকিস্তান আর্মির হাতে দীর্ঘদিন বন্দী ছিলাম । এই বন্দী অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজে আমার সন্তান হয় । ধানমন্ডীর ১৮ নম্বর সড়কের একটি বাড়িতে আমরা যখন বন্দী ছিলাম , তখন পাকিস্তানী আর্মির সঙ্গে তাদের মিলিশিয়া বাহিনী আমাদের ওই বাড়িটি পাহারা দিতো । ছাদের উপর কয়েকটি মেশিনগান পাতা ছিলো , বাঙ্কার করা ছিলো এবং যুদ্ধ যখন চলছিলো , তার একটি পর্যায়ে দেখা গেলো পাকিস্তানের সেই মিলিশিয়া বাহিনী , যারা বেলুচ রেজিমেন্টে ছিলো , তাদেরকে সরিয়ে দিয়ে বাংলাদেশের কিছু রাজাকারকে অস্ত্র হাতে নিয়ে পাকিস্তানি মিলিটারির সঙ্গে সেই বাড়ি পাহারা দেবার কাজে নিয়োজিত রেখেছে । রেশনে যে খাবার আসতো , তা রাজাকারদের জন্যই আসতো । পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর একটি অংশ হিসেবে তারাও বাড়ি পাহারা দিতো । আমার মনে হয় , এর থেকে জ্বলন্ত প্রমাণ আর কিছু হতে পারে না . . . . ( রাজাকারদের বিষয়ে গেজেট নোটিফিকেশন উত্থাপন করেন তিনি ) গোলাম আযম নরঘাতক মাননীয় স্পিকার , এটা অত্যন্ত দূর্ভাগ্যজনক বিষয় যে এতদিন পর আমাদের প্রমাণ করতে হচ্ছে যে গোলাম আযম রাজাকার প্রধান ছিলেন কিনা ? গোলাম আযম যে একজন হত্যাকারী ছিলেন , তার একটি প্রমাণ আমি এখানে দিচ্ছি । হোমনা থানার প্রতিনিধি নিশ্চয়ই এখানে আছেন । কুমিল্লার হোমনা থানার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক জনাব সিরু মিয়া দারোগা ও তার কিশোর পুত্র আনোয়ার কামালকে গোলাম আযমের লিখিত পত্রের নির্দেশে হত্যা করা হয় । সিরু মিয়া দারোগা মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিন থেকে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন এবং কুমিল্লা সীমান্ত দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ট্রেনিং ও অপারেশন চালাতেন । ' ৭১এর ২৭ অক্টোবর সিরু মিয়া দারোগা এবং তার কিশোর পুত্র আনোয়ার কামাল মুক্তিযুদ্ধে ট্রেনিং ক্যাম্পে যাওয়ার সময় অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে রাজাকারদের হাতে ধরা পড়ে । সিরু মিয়া মুক্তিযুদ্ধে অনেক দুঃসাহসিক কাজ করেছেন । এর মধ্যে সবচেয়ে বড় কাজ করেছিলেন যে তিনি আমাদের প্রবাসী বিপ্লবী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের স্ত্রী বেগম তাজউদ্দিনকে সপরিবারে কুমিল্লা সীমান্ত পার করে পৌছে দিয়েছিলেন । সেই সিরু মিয়াকেও গোলাম আযমের নির্দেশে হত্যা করা হয়েছিলো । তার নজির ও প্রমাণ ( একখানা কাগজ দেখিয়ে ) এই কাগজে রয়েছে । আপনি চাইলে এই কাগজও আপনার কাছে দিতে পারি । মাননীয় স্পিকার , আজকে আমরা আইন হাতড়ে বেড়াচ্ছি যে কোন আইনে তাকে বিচার করা যায় । এখানে বিএনপির ব্যারিস্টার সাহেবরা অনেক কথাই বলেছেন । আজকে আমার দলের পক্ষ থেকে আমরা Act XIX of 1973 ( আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আইন ) উল্লেখ করেছি । এই এক্টের ধারা অনুযায়ী ট্রাইবুনাল গঠন করে বিচার করা যেতে পারে বলে আমাদের সদস্যরা যে প্রস্তাব রেখেছেন , সরকার পক্ষ থেকে এর বিরুদ্ধে নানা রকম অজুহাত দেখাচ্ছেন । গোলাম আযম একজন নরঘাতক । বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে যারা বিশ্বাস করে তাদের মনে এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ থাকতে পারে , এ কথা বিশ্বাসযোগ্য নয় । আমরা জানি , অন্তত এই বিষয়ে কারো মনে কোনো সন্দেহ নেই । প্রকৃত অপরাধীদের ক্ষমা করা হয়নি আজকে এই সরকার একটি কথা বলছেন যে , আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমা করেছিলো । হ্যাঁ মাননীয় স্পিকার , ক্ষমা করেছিলো । কিন্তু কেনো ক্ষমা করা হয়েছিলো ? মাননীয় স্পিকার আপনি জানেন যে বঙ্গবন্ধু কোন অবস্থার প্রেক্ষিতে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন । বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রায় ৩৭ হাজার দালাল বন্দী হয় । এবং এই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পর প্রায় ২৬ হাজার দালাল মুক্তি পায় । তারপরও ১১ হাজার দালাল তখনও বন্দী ছিলো এবং তাদের বিচার কাজ চলছিলো । এর মধ্যে অনেক বন্দী সাজাপ্রাপ্ত ছিলো । পরবর্তীকালে আমরা দেখেছি এইসব সাজাপ্রাপ্ত বন্দীরা এই স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর পদও অলংকৃত করেছে । মাননীয় স্পিকার , আজকে বলা হয় আওয়ামী লীগ এইসব দালালদের সাজা দেওয়ার জন্য কিছূই করেনি । আওয়ামী লীগ ত্রিপক্ষীয় চুক্তি করে যে ক্লেমেন্সি ( সাধারণ ক্ষমা ) দিয়েছিলো , সে কথাও বলা হয়েছে । কিন্তু সেটা কেন করতে হয়েছিলো ? সেইসব বন্দীদের মুক্তির বিনিময়ে কাদেরকে ফেরত আনা হয়েছিলো ? মাননীয় স্পিকার , আপনি জানেন , দেশবাসী নিশ্চয়ই তা জানে । সেইসময় প্রায় চারলক্ষ বাঙালী পাকিস্তানে বন্দী অবস্থায় ছিলো । তাদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজন বাঙালীদের ফিরিয়ে আনার জন্য রাস্তায় নেমেছিল , বঙ্গবন্ধুর কাছে গিয়েছিলো । আমাদের কাছে এসেও অনেকে কান্নাকাটি করেছেন । এইরকম একটা অবস্থায় সেইসব বাঙালীদের ফিরিয়ে আনার জন্যই এই ক্লেমেন্সি ( সাধারণ ক্ষমা ) দেয়া হয়েছিলো । এদেশে ফেরত আসতে পেরেছিলেন আজকে যিনি আমাদের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল নুরুদ্দিন , আজকে যিনি বিডিআর প্রধান জেনারেল লতিফ এবং জেনারেল মাহমুদুল হাসান , জেনারেল সালামসহ অনেকেই । আজকে এখানে মন্ত্রীদের সারিতে বসে আছেন মজিদ - উল হক সাহেব , মোস্তাফিজুর রহমান সাহেব । সেদিন এই ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়েছিলো বলেই তারা দেশে ফেরত আসতে পেরেছিলেন । এবং আমি মনে করি , তারা সকলেই বঙ্গবন্ধুর সেই প্রচেষ্টার কথা আজ কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবেন এবং বলবেন ক্লেমেন্সি দিয়ে বঙ্গবন্ধু কোনো ভুল করেননি । কিন্তু ক্লেমেন্সি দিলেই যে বিচার করা যাবে না এমন তো কোনো কথা নেই । এদের বিচার করার জন্য তো বঙ্গবন্ধু অ্যাক্ট করে রেখেছিলেন , সেটা হলো Act XIX of 1973 ( আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আইন ) এবং সংবিধানের ৪৭ ( ৩ ) অনুচ্ছেদে স্পষ্ট বিধান রয়েছে যে এদের বিচার করা যাবে । সাধারণ ক্ষমা করার ব্যাপারে আরো কিছু কারণ ছিলো । মাননীয় স্পিকার আপনি সেসব কথা জানেন , কারণ আপনি নিজেও একজন মুক্তিযোদ্ধা । এই দেশে যে মুক্তিযুদ্ধ হয় সেটা গেরিলা যুদ্ধ ছিলো । অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে , বাড়ির কোনো একজনকে কোনো একটা পদে রেখে সেই বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা তাদের যুদ্ধ পরিচালনা করেছে এবং এই ধরণের যে সমস্ত কেস ছিলো , যারা প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করেছে , তাদেরকেই বঙ্গবন্ধু সাধারণ ক্ষমা করেছিলেন । কিন্তু যারা সত্যিকার যুদ্ধাপরাধী , বিশেষ করে যারা গণহত্যা চালিয়েছে , যারা লুটতরাজ করেছে , যারা নারী ধর্ষণ করেছে , যারা অগ্নিসংযোগ করেছে তাদেরকে কিন্তু ক্ষমা করা হয়নি . . . . মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধকে রক্ষা করবো মাননীয় স্পিকার , আজকেও যারা গণ আদালতকে অস্বীকার করতে চায় , আমি তাদের একটি কথাই বলতে চাই , আমরা আন্দোলন সংগ্রামের সময় বারবার অঙ্গীকার করেছি , এমনকি তিনজোটের যে রূপরেখা , সেই রূপরেখায়ও আমরা উল্লেখ করেছি যে আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রাখব , মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মূল্যবোধকে আমরা রক্ষা করবো । আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করেছি জনগনের রায় নিয়ে । জনগনকে সামনে নিয়ে । জনগনের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে এবং সেই রায়ের ফলে আজকের এই সংসদ । এই সংসদে আজকে যদি প্রশ্ন ওঠে গণআদালত বৈধ না অবৈধ , তাহলে জনগণকেই অস্বীকার করা হয় । কিন্তু ক্ষমতার মোহে পড়ে জনগনকে অস্বীকার করলে এর যে ভয়াবহ পরিণতি হবে তার দায়দায়িত্ব আজকে যারা ক্ষমতায় আছে তাদেরকেই নিতে হবে । মাননীয় স্পিকার . . . . নানা জটিল সমস্যা আমাদের রয়েছে । সেই সমস্যার সাথে সাথে আজকে যাদের ওকালতি সরকার করছেন , তাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপে আজ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নাজুক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে । চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও সারা বাংলাদেশে এদের সন্ত্রাসী আঘাতের ফলে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মীরা মৃত্যুবরণ করছে , আঘাত প্রাপ্ত হচ্ছে এবং তারা আরও বেশী সন্ত্রাসী তৎপরতা সৃষ্টি করবে যখন দেখবে সরকারী দল তাদেরই পক্ষ হয়ে ওকালতি করে যাচ্ছে । আজকে আমার ভাই মেজর হাফিজ সাহেব অত্যন্ত চমৎকারভাবে বলেছেন যে , যখন আমাদের ব্যারিস্টার সাহেবরা ওকালতি করছিলেন তখন জামাতে ইসলামীর কিছু কিছু এমপি সাহেব অত্যন্ত উৎফুল্ল ছিলো ফলে তাদের আর কিছু বলার নাই তাদের ( জামাত ) হয়ে ওকালতি তো তারা ( বিএনপি করেই যাচ্ছেন ) । গোলাম আযম ও সহযোগীদের বিচার করতে হবে এই মহান সংসদের সে অধিকার রয়েছে । জাতি সেই অধিকার দিয়েছে । এই সংসদ সার্বভৌম সংসদ । সেই লক্ষ্যে - একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচারণ , যুদ্ধ ও গণহত্যাসহ মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সাধন , বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পরও পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধারের সাথে জড়িত থেকে বাংলাদেশের বিরোধিতা , বিদেশী নাগরিক হওয়া স্বত্বেও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের উদ্দেশ্যে বেআইনী রাজনৈতিক তৎপরতায় লিপ্ত পাকিস্তানী নাগরিক গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ জনগণের যে মতামত প্রতিফলিত হয়েছে তাকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ আন্তর্জাতিক ক্রাইম অ্যাক্ট ১৯৭৩ ( Act XIX of 1973 ) অনুসারে ট্রাইবুনাল গঠন করে , তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগসমূহ বিচারের জন্য আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আমি আপনার মাধ্যমে এই সরকারের প্রতি আহবান জানাচ্ছি । সেই লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়কে গোলাম আযম ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে মামলা দায়ের ও বিচারের ব্যবস্থা করার প্রস্তাব রাখছি । একইসঙ্গে বাংলাদেশে জাতীয় সংসদে জনগনের এই মতামত প্রতিফলনকারী গণআদালতের উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে জারীকৃত অসম্মাণজনক মামলা দায়ের করার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে ওই মামলা প্রত্যাহারের জন্য আমি আপনার মাধ্যমে সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি । . . . . . আমি আশা করি , আর কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্বে না থেকে শত শহীদের আত্মার প্রতি সম্মাণ জানিয়ে শত লাঞ্ছিত মা বোনের ইজ্জতের প্রতি সম্মাণ জানিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও লক্ষ্যকে প্রতিষ্ঠিত রেখে একটা নরঘাতক গোলাম আযমের বিচারের প্রশ্নে আর কোনো দ্বিমত কেউ রাখবেন না । এই আশা পোষন করে আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে আমার বক্তব্য শেষ করছি । ধন্যবাদ । জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু । ১৬ - ৪ - ১৯৯২ ইং ।
হিজবুত তাহরীরের মুখে খেলাফত খেলাফত শব্দটি অনেক শোনা যায় । তারা কি এ পর্যন্ত খেলাফতের কোনো ধারণা জাতির সামনে পেশ করতে পেরেছে ? তাদের কর্মকাণ্ড সব সময়ই জনগণবিচ্ছিন্ন । রহস্যজনক এই দলটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিষিদ্ধ হয়েছে চরমপন্থী কর্মকাণ্ডের জন্য । বাংলাদেশের আওয়ামী সরকার যদি বর্তমানে ক্ষমতায় এসে ভালো কাজ কিছু করে থাকে তাহলে তা হলো হিজবুত তাহরীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা ।
পলিটিক্যালি কারেক্ট থাকার তাগাদায় শুগার - কোটেড কথা বলা থাতে নেই প্যাট কন্ডেলের । বিষের নামটি তিনি অবলীলায় বলে ফেললেন । দুর্ধর্ষ এই ভিডিও থেকে যথারীতি কিছু উদ্ধৃতি :
লেখক বলেছেন : আসলে , পর্যায়ক্রমিক এই ধারার অনেকগুলো ছবি দেখা হয়ে গেছে । হতে পারে সেইজন্য আপনার এইরকম মনে হচ্ছে । হতে পারে প্রিন্ট ভালো হলে মুভিটা আরো হয়ত ভালো লাগতো ।
তীরন্দাজ বলেছেন : একটু ভালো করে দেখেন । হাচা না মিচা টের পাইবেন ।
লেখক বলেছেন : এ কারনেই তো টেনশান টা বেশী । তবে আমাদের একদল দেশপ্রেমিক জনতা আছে । আর আপনাদের মত লিখক । সচেতন করে তুলুন । রুখে দাড়ান । আমরা জাতিগতভাবে সত্যিই সংকটে আছি ।
৪ টি মন্তব্য ১২৭ জন পড়েছেন ০ জন পছন্দ করেছেন বিভাগ : তথ্য ও প্রযুক্তি , জীবন চিত্র
লুৎফর ফরাজী বলেছেন : কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায় , আসুন সবাই মিলে সেই কুকুরকে লাত্থাই । প্রতিবাদের ভাসা নেই । তসলিমা আর হুমায়ন কুজাতের মত সহজে বিখ্যাত হবার ভুত চেপেছে মনে হয় রিয়াদ হাগুটার ।
এরপর শহীদ কিবরিয়া লিখেছেন , ' মেয়েরা খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করলে কি কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া হয় ? স্বাধীনতার পর ৩২ বছর চলে গেছে । এই দীর্ঘ সময়ে মহিলাদের কোন উন্নতি হয়নি । মেয়েদের মধ্যে শিক্ষিতের হার অবশ্যই বেড়েছে । সরকারি - বেসরকারি চাকরিতে মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে । পাশাপাশি এদের বোরখার ভেতরে ঠেলে দেয়ার অপচেষ্টাও চলছে । সামাজিকভাবে বাঙালি নারীর অবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি । যৌতুক প্রথা কমার বদলে বেড়েছে । মেয়েরা আজ ধর্ষণের শিকার , এসিড আক্রমণের শিকার । গ্রাম্য সালিশে মহিলাদের দোররা মারার সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হচ্ছে । সমাজ যেন পেছনের দিকে হাঁটছে । '
প্রতি বছরের মতো এবারো বর্ষা মৌসুমের শুরুতে যমুনার পানি বাড়ায় নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে । উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে চৌহালী উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত যমুনা নদীতে প্রচণ্ড ঘূর্ণাবর্তের সৃষ্টি হয়ে বোয়ালকান্দি থেকে দক্ষিণ খাষধলাই পর্যন্ত প্রায় সাড়ে সাত কিলোমিটার এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে ।
তাই আমার মতে ১ টেরা চাইলে ৪ টা ২৫০ কিনলেও চলে ।
বিষয় : আইনের শাসন , মানবাধিকার | ৩ টি মন্তব্য | ইমেইল / প্রিন্ট করুন :
সাইকো - ফাইকো বুঝি না । ৩ - ৪ দিন ধরে ট্যাবলেট ক্যাপসুল খাওয়ার চেয়ে যদি দু - একটা ইনজেকশনে কাজ হয়ে যায় তবে কে ভ্যাজাল করে । তবে ইনজেকশন নিতে গেলে যার কাছ থেকে নিব তার দক্ষতা সম্পর্কে আগে জেনে নেই । পটুয়াখালীতে থাকতে রক্ত দেবার পরে এক ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্টকে থাপরাইতে ইচ্ছা করছিল । এমনিতেই মোটা সুই । তারউপর রক্ত নেবার সময় যদি সুই নাড়াচাড়া করে , তবে কেমন লাগে এরপর ঐ ক্লিনিকে যতবার রক্ত দিয়েছি আর কখনও ও আমার সামনে আসেনি
ঢাকা , ২৪ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : বলিউড তারকা সালমান - ক্যাটরিনার প্রেমের আখ্যানটি এখন শুধুই অতীত । তবে এই ভেঙে যাওয়া সম্পর্ক নিয়েও রয়েছে মিডিয়ার বিশেষ আগ্রহ । এখনো সালমান সম্পর্কে কী ভাবছেন ক্যাটরিনা ? এই . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
গল্প কবিতা পড়ুন . . ভোট দিয়ে নবীন লেখকদের উৎসাহিত করুন . . আপনার একটি মূল্যবান ভোট এর মাধ্যমে নবীন লেখকদের উৎসাহিত করুন . .
ছবির সাথে বর্ণনা লিখুন এবং ছবির সূত্র লিখুন
অনিমেষ , আজ বছর আটেক হলো , যাওয়া হয়না বহুদিন ওইদিকে ,
বই বা অন্য কোনো উত্স থেকে স্ক্যান করা লেখার পাতা বা লেখার স্ক্রিনশট ফাইলকে সম্পাদনাযোগ্য লেখার ( টেক্সট ) ফাইলে রূপান্তর করা যায় ওসিআর ( অপটিক্যাল ক্যারেকটার রিকগনিশন ) সফটওয়্যার দিয়ে । এ কথা অনেকেই জানেন । কিন্তু সফটওয়্যার ছাড়াও গুগল ডক্সের মাধ্যমে ইন্টারনেটে এ ধরনের ইমেজ ফাইলকে সম্পাদনার উপযোগী টেক্সট ফাইলে রূপান্তর করে গুগল ডক্সে ব্যবহার করা যায় । এ জন্য http : / / googlecodesamples . com / docs / php / ocr . php সাইটে গিয়ে সাইন ইন করে Grant access বাটনে ক্লিক করুন । এবার Browse বাটনে ক্লিক করে ফাইলটি নির্বাচন করে Start OCR import বাটনে ক্লিক করুন , তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে এটি গুগল ডক্সে সম্পাদনের উপযোগী হয়ে আসবে । এখান থেকে অনলাইনে সেভ করা বা হার্ডডিক্সে সেভ করা যাবে বিভিন্ন ফরম্যাটে । ইমেজ ফাইল হিসেবে সর্বোচ্চ ১০ মেগাবাইটের এবং ২৫ মেগাপিক্সেলের . jpg , . png , বা . gif ফরম্যাটের ফাইল ব্যবহার করা যাবে । তবে কম রেজুলেশনের ফাইল আপলোড করলে টেক্সটে রূপান্তর না - ও হতে পারে । সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে ইমেজ ফাইলটির রেজুলেশন বাড়িয়ে নেওয়া ভাল ।
৩ . মাইক্রোপ্রসেসর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে এবং এই সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে পরবর্তী ইন্সট্রাকশন সম্পন্ন করে ।
আপনি যদি নিজে ছবি প্রিন্ট দেন তাহলে ফটোশপে ছবিটি নিয়ে আগে ক্রোপ করে কেটে নিন । স্টাম্প এর মাপ হাইট এবং ওয়াইড ঠিক করে দেবেন । তারপর ছবিটি সেভ বা সেভ এ্যাজ দিয়ে নতুন নামে সেভ করুন । তারপর মাইক্রোসফট অফিস ওপেন করুন এবং পেজ সেটাপ করুন ঠিক এভাবে পেজ সাইজ A4 এবং হাইট , ওয়াইড , টপ , বোটাম 0 . 25 " মার্জিন দিন । তারপর আপনি ছবিটি ইনসার্ট করুন ফরমফাইলের মাধ্যমে । তারপর দেখতে পাবেন যে মাপে ছবিটি ক্রোপ করেছেন ঠিক সেই মাপেই ছবিটি ইনসার্ট হয়েছে । এবার ছবি টি কপি করুন যত গুলো প্রয়োজন তত গুলো কপি করুন । প্রতি ছবির মাঝে স্পেস দিয়ে ফাকা করুন এবং ইন্টার দিয়ে নিচে নামাবেন । তবে এক্ষেত্রে ছবি গুলো In Font of Text করতে পারবেন না । করলে আপনাকে সাধারন ছবির মত কাজ করতে হবে , একটু দেরি হবে এই যা । আমি এই ভাবে কাজ করে ৫ মিনিটে ৩৬ জনের ছবি দিতে সক্ষম হয় প্রিন্ট সহ ।
লেখক বলেছেন : মডুদের ব্যাপার মডুরা জানে । আপনারা পারলে রিপোস্ট করুন । বিকল্প তো সব সময়ই থাকে , তাই না ? মানুষের কাছে খবর পৌঁছানো নিয়ে কথা ।
গতবছরের ৪ জানুয়ারি শুরু হয়ে ৫ এপ্রিল শেষ হওয়া অধিবেশনটি ছিল চতুর্থ অধিবেশন । এটি ইংরেজি নতুন বছর ২০১০ সালের প্রথম এবং শীতকালীন অধিবেশন ছিল । ৩৯ কার্যদিবসের এই অধিবেশনে মাত্র ২২ দিন উপস্থিত ছিল বিরোধী দল । এর আগে টানা ৬৩ কার্যদিবস অনুপস্থিতির পর গতবছরের ১১ ফেব্রুয়ারি বিরোধী দল সংসদে ফিরে । এদিন ছিল চতুর্থ অধিবেশনের ১৭তম কার্যদিবস । অধিবেশনটির ১৭ থেকে ৩৮তম কার্যদিবস পর্যন্ত ২২দিন বিরোধী দল সংসদে ছিল । তবে এই অধিবেশনটির সমাপনী দিনেও , অর্থাৎ গতবছরের ৫ এপ্রিলও সংসদে যাননি তারা ।
গতকাল দুপুর ১টার দিকে দুই গ্রুপে বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয় । এর জের ধরে সোয়া ১টার দিকে কলেজগেট সংলগ্ন কবরস্থানের সামনে উভয়গ্রুপের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয় । এ সময় তারা ধারালো অস্ত্রশস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে পরস্পরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে । সংঘর্ষে বাচ্চু গ্রুপের ৩ জন আহত হয় । কুপিয়ে শওকতের হাতের কব্জি কেটে নেয়া হয়েছে । জুয়েলের মাথা ফেটে গেছে । তাদের চমেক হাসপাতালে ভর্তি করার পর শওকতকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় । সংঘর্ষে ওয়াসিম গ্রুপের ৫ জন আহত হয়েছে । তাদের ক্লিনিকে চিকিত্সা দেয়া হয় । খুলশী থানার ওসি সংঘর্ষে ৮ জন আহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছেন
এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন ভাইয়া গ্র " পের পরিচালক মফিজুর রহমান । তিনি লাকসাম উপজেলা চেয়ারম্যান ও বিএনপি থেকে বহিস্কৃত নেতা মজির আহমেদের বড় ভাই ।
এই আমি নাই কেন ? এখনো বুঝি ব্লগার হয়ে উঠতে পারিনি । আর কতদিন পর আমি পুরোপুরি ব্লগার হয়ে উঠব ? বলতে পারেন আপনি ?
মোবাইল অপারেটর ওয়ারিদ নাম বদলে এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড নামে যাত্রা শুরু করল । বাংলাদেশ , ভারত ও শ্রীলঙ্কায় তরুণ প্রজন্মের কথা মাথায় রেখে এয়ারটেলকে নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপন করা হয়েছে । এয়ারটেলের বর্তমান স্লোগান , ' ভালবাসার টানে , পাশে আনে ' । আজ সোমবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে ওয়ারিদ ব্যবহারকারীদের মুঠোফোনে নতুন লোগো বা প্রতীকযুক্ত এয়ারটেল লেখা ভেসে উঠবে । এ ছাড়া কয়েক দিন ধরে বিভিন্ন দৈনিক সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেলে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ওয়ারিদ থেকে এয়ারটেল হওয়ার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে । ওয়ারিদ থেকে এয়ারটেলে পরিবর্তন উপলক্ষে আজ রাজধানী ও এয়ারটেলের সব কার্যালয়ে বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতার কথা থাকলেও পরে তা বাতিল করা হয় । ওয়ারিদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্রিস টবিট প্রথম আলোকে জানান , সম্প্রতি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা ম্যাক্সওয়েল রুডল্ফ নিহত হয়েছেন । তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই মূলত এসব আনুষ্ঠানিকতা বাতিল করা হয়েছে । এর আগে ভারতে ইংরেজি ছোট হরফের ' এ ' সংবলিত এয়ারটেলের নতুন লোগোর উম্মোচন করেন এয়ারটেলের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুনীল ভারতী মিত্তাল । চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে এয়ারটেল বাংলাদেশে ওয়ারিদের ৭০ শতাংশ অংশীদারি কিনে নেয় । ক্রিস টবিট বলেন , ' মূলত বিশ্বব্যাপী এয়ারটেল হিসেবে পরিচয় পেতে একই লোগো নিয়ে এই রি - ব্র্যান্ডিং করা হয়েছে । ১১ মাস ধরে বাংলাদেশের গ্রাহকদের উন্নত সুবিধা দিতে নেটওয়ার্ক উন্নয়নে কাজ করেছি । বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও গ্রাহকদের প্রয়োজন ভেবে তৈরি করা হয়েছে প্রয়োজনীয় ও আর্কষণীয় সেবা । ' এমনকি প্রত্যন্ত এলাকায়ও উন্নত মানের গ্রাহকসেবা দিতে এয়ারটেল এখন পুরোপুরি প্রস্তুত বলে জানান ক্রিস টবিট । প্রখ্যাত ভারতীয় সংগীত পরিচালক এ আর রহমান এ উপলক্ষে একটি নতুন সুর তৈরি করেছেন । এয়ারটেলের গ্রাহকেরা এটা ডাউনলোড করতে পারবেন । বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের ( বিটিআরসি ) হিসাবে বর্তমানে এয়ারটেলের গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ৪০ লাখ । তথ্যসূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো
রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন তার গানে : এই দীনতা ক্ষমা করো , প্রভু / পিছন ফিরে তাকাই যদি কভু … সুচিত্রা মিত্র , কেউ ক্ষমা করুক বা না - করুক , যত দূরেই যান না কেন , বার বার পিছন ফিরে আমরা আপনাকে তাকিয়ে দেখে নেব ।
আমার মনে হয় বর্তমানে ক্রমবর্ধমান নিউক্লিয়ার ফ্যামিলির সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে মায়ের জন্য পিতৃকালীন ছুটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে । গর্ভবতী ও সন্তান প্রসবকালীন এই দুইটি সময় নারীর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এ সময় কিছু জটিলতাও থাকে । যখন নারী নিজেকে অসহায় মনে করে তখন স্বামীর পাশে থাকাটা জরুরি । তাই পিতৃকালীন ছুটির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে এটি চালু করা উচিত । একজন কর্মজীবী ব্যক্তি বিভিন্ন সময় ছুটি পায় , সে যদি তার কিছু দিনের ছুটি গর্ভবতী স্ত্রীকে দেওয়ার জন্য বরাদ্দ রাখে তাও উপকারী । তাদেরকে ঠিক করে নিতে হবে তারা কিভাবে সময় দিবেন ।
আচ্ছা , খাইতে কেমন লাগে ? ? নাহ , এই প্রশ্ন বাদ । তারচেয়ে বলেন , খাওয়ার কথা শুনলে প্রথম কিসের কথা মনে পড়ে ? ? হুম্ম … একেক জন নিশ্চয়ই একেকরকম খানাপিনার কথা ভাবতেসেন । কিছু মানুষ আছে যাদের খানাপিনার কথা শুনলে মাথার মধ্যে খালি খাওয়া দাওয়ার ছবিই ঘুরে না , কোত্থেকে জানি … Continue reading →
তবে একটি দানবের মৃত্যু আমরা প্রত্যক্ষ করব তাতে কোন সন্দেহ নেই । বারুদের স্তুপ পূর্ণ আর তা শুধু এখন একটি দিয়াশলাই এর অপেক্ষায় ।
নেট - এ অনেক ( বেশিরভাগই কমার্শিয়াল , তবে কিছু ফ্রী / ওপেন্সোর্স টুলসও আছে ) সিকিউরিটি / ভালনারেবিলিটি স্ক্যানার পাওয়া যায় , সেগুলো দিয়েও সাইটের সিকিউরিটি স্ট্যাটাস চেক করতে পারেন ।
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন : শুধু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে থাকলে তো ভালই হত , এতদিনে অন্তত বিচার শেষ হয়ে যেত । ধন্যবাদ লালসালু ভাই ।
ইজরাইল ফ্লোটিলায় হামলা করেছে সরাসরি ঘোষণা দিয়েই , নিজের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে কারও চোখ রাঙানিকে সে ভয় করে না , তাই দেখাল । সংবাদ মাধ্যমের সুবাদে ইজরাইল তার অন্যায়কে ন্যায়ে পরিণত করে আসছে এতদিন । সাধারণত সকল প্রকার মন্দ কাজকে জায়েয করতে ইজরাইল একটা কাহিনী বানিয়ে তা সংবাদ মাধ্যমে প্রচার করে । এবারও তাই করল । কাহিনীটা হল স্বেচ্ছাসেবীদের কাছে লাঠি , মুগুর , ছুরির মত অস্ত্রপাতি ছিল , যা দিয়ে তারা কমান্ডোদের ওপর হামলা করেছে । তার মানে দাঁড়ায় কমান্ডোরা শান্তিপূর্ণ কাজে জাহাজে গিয়েছিল । দেখা গেল শেষ পর্যন্ত ইজরাইলের কোনো গল্পই আর ধোপে টেকে নাই । কিন্তু রাচেল কোরি বা টম হানডেলরা যখন ফিলিস্তিনের ওপর ইজরাইলের এই অবৈধ দখলদারিত্বের প্রতিবাদ করেছে , ইজরাইলের বুলডোজার তাদেরও রেহাই দেয় নাই ।
পর্যবেক্ষককে আমরা মুসলমান আগে নাকি বাঙ্গালী আগে ? ? ? পোষ্টে আমার গতকালের করা প্রতিমন্তব্যে আমি স্পষ্টভাবেই বলেছিলাম নাগরিকে পর্যবেক্ষক ব্লগিং শুরু করার পর থেকে ধর্ম নিয়ে যতগুলো ক্যাচাল হয়েছে , তা পর্যবেক্ষকের সুক্ষ ধর্মীয় উস্কানীর কারণেই হয়েছে । গতকালের প্রতি মন্তব্যটির উল্লেখযোগ্য অংশ হলঃ
শিথিলের দেখেলেন কি ভাই আমি কয়েকদিন ৩দিন আগে ওয়ারিদ কিনলাম , কাগজ দিলনা , বলল কাগজ দেওয়ার কোন সিস্টেম নাই
লেখক বলেছেন : নাইস কমেন্ট । স্টার প্লাস থ্যাঙ্কস ফর ত্রিভুজ ।
' পাগলা ঘোড়া ( ১৯৬৭ ) ' নাটকটি একটি মিষ্টি প্রেমের গল্প । অথচ এই মিষ্টি প্রেমের চিত্রের জন্য নাট্যকার শ্মশানের মতো জায়গা বেছে নেন , যেখানে সদ্য আত্মহত্যা করা একটি মৃত যুবতীকে নিয়ে আসা হয়েছে । চারটি পুরুষ চরিত্র ৫১ বছর বয়সি সাতু কন্ট্রাক্টর , শশী পোস্টমাস্টার , হিমাদ্রী বিদ্যালয়ের শিক্ষক , কার্তিক ৪৯ বছর বয়সি কম্পাউন্ডার সেই শ্মশানে তার দাহ কার্য দেখার জন্য সমবেত হয় । প্রত্যেকের চরিত্র বিচ্ছিন্ন এবং একক । প্রশ্ন ওঠে তাদের এই স্বাতন্ত্র্য কি আকস্মিকতায় অ - গুরুত্বপূর্ণ ? সমাজের পুরুষরা পুরুষ এবং নারীকে কি একই দৃষ্টিতে দেখে ? নাকি পুরুষ বলেই তারা একক এবং অনন্য ? এসব প্রশ্নের উত্তরের জন্য আমাদের নাটকের গভীরে যেতে হয় । মৃতা যুবতী পরিহাসের সঙ্গে একে একে সবাইকে তাদের অতীত ভালোবাসা এবং জীবনের মুখোমুখি দাঁড় করায় । আমাদের ক্ষণজীবী অস্তিত্বের চিত্র ধীরে ধীরে ফুটে উঠতে থাকে । দেখা যায় সাতু , শশী , কার্তিক ভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে সেখানে এসেছিল । জানা যায় , ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হয়েই মেয়েটি আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় । কার্তিক মেয়েটিকে দোষারোপ করে মেয়ে বলে , শশী উপলব্ধি করে ভালোবাসা এবং শ্মশান মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ । দুটোই অঙ্গারে নিঃশেষ করে দেয় । নাটকের শেষে এটাই প্রতীয়মান হয়ে দাঁড়ায় যে , ভালোবাসা বিধ্বংসী আবেগ হতে পারে কিন্তু ওই বিধ্বংসী আবেগই নারীকে মূল্যবান করে তোলে ।
শিরোনাম চেঞ্জ করছি । এখন মনে হয় রিপোস্ট না ।
কবিতাটা পড়লেই নিজেদের অপরাধী মনে হয় । আর ফেব্রুয়ারি আসলেই বুকের ভেতর হাহাকারটা বেজে ওঠে । বায়ান্নের ভাষা আন্দোলন দেখার বা করার সৌভাগ্য হয়নি কিন্তু ২০০৯ এর ২৫ শে ফেব্রুয়ারির গণহত্যায় দূর প্রবাসে বসে যন্ত্রণাবিদ্ধ হবার দুর্ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে । I will carry my soul in my hand And throw it . . .
হ্যাঁ , ঠিক যেমন ইসলামী নেতারা তাদের দুর্বলতা ঢাকতে অহরহ বলেন সব ইহুদিনাসারা , র , মোসাদের ষড়যন্ত্র ।
৭৮ . কিছুদিন আগে এক তথাকথিত নারীবাদী লেখিকার উপন্যাস পড়ছিলাম । উপন্যাসের একপর্যায়ে ঔপন্যাসিক তাঁর নায়িকার অন্তর্গত বোধ ব্যাখ্যা করার প্রয়াস নেন । তিনি খুব সহমর্মীতার সাথে নায়িকার কদাকার স্বামী তাঁকে ( নায়িকাকে ) স্পর্শ করার আত্মগ্লানি ফুঁটিয়ে তোলেন । অবাক হয়ে ভাবছিলাম , আধুনা নারীবাদ আর শতবর্ষ পুরোনো পুরুষবাদের মূল পার্থক্য - টা কোথায় !
বৌদি , কিছু সত্য সামনে আসছে বলে এরা এরকম পাগলা হয়ে গেছে । আপনার এই লেখাতে এদের মুখে পুরা ডাক টেপ পড়ে যাবে ।
গত ১৯দিন হইছে দেশে ফিরছি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ভাজা ভাজা কইরা ফেলছি ।
অপেক্ষা করার অসহ্য অস্বস্তি বুঝতে চাইলেন , তাই বোঝনিও তুমি । কাছে নেই ভেবে ভালোই ছিলাম , ঘুম ছাড়া স্বপ্ন দেখার কষ্ট অন্ধের মত ভোগায় । মন কি এতসব বোঝে ? তোমায় চেনে তোমায় জানে , তাইতো তোমায় চায় । একা অন্ধকারে স্বপ্নলোকের দ্বীপে কেউ নেই , কেউ নেই দৃষ্টিসীমায় চারদিকে না পাওয়ার হাহাকার আর তোমার হাতছানিরর মরীচিকা । নীলাভ সমুদ্রের কপট সৌন্দর্যেও অসহায় আমি বেদনা দেখি , ভয় হয় , যখন ঝড় উঠে অস্থিরতার চাদরে মুখ লুকীয়ে মন আমার চাঁদ খুঁজে ফেরে , অমাবস্যার আধারে ।
আপনি বোধহয় আমার প্রশ্ন বুঝতে পারেননি । আপনার উপরের কথা অনুসারে NTFS এ ইচ্ছেমত পার্টিশন করা যায় । আমার প্রশ্ন ছিল একটা উইন্ডোজ চালিত কম্পিউটারে সর্বোচ্চ কয়টি পার্টিশন থাকতে পারে এবং কেন । উত্তরটা আমি এমদাদ খান এর কাছ থেকেই আশা করছি । অন্য কারও থেকে নয় ।
আমি কিন্তু ভাই এই সব পরীক্ষায় পাশ করা পাবলিক । বড়াই করছি না । জানান দিচ্ছি । বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে , আছি ।
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা । আজকের এই মহান দিনে সবাই অন্তত একটু হলেও স্বস্তির নি : শ্বাস ফেলছেন এই ভেবে যে আমরা স্বাধীন , আমাদের বিজয়ী । এই বিজয়ের দিনে আপনাদের উইন্ডোজ সেভেন আল্টিমেট ব্যবহার করায় স্বাধীনতা দিতে আমি একটা সফটওয়্যার দিব ।
গল্প : মেইস্ জ্যঁ নে পঁ পাস্ ঘেশতা ' আভেক ভু
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে টাঙ্গাইল সাহিত্য সংসদ আয়োজিত ১৫০তম সাহিত্য আসর । সাহিত্য আসরে কবিতা পাঠ , ছড়ার লড়াই , আবৃত্তি , গান , প্রশ্নোত্তর , তর্ক - বিতর্ক , স্মৃতিচারণ ও অভিমতসহ নানা বর্ণিল আয়োজনে দুইবাংলার লেখক - কবিদের অংশগ্রহণে মুখরিত হয়ে ওঠে টাঙ্গাইল ভাসানী হলের আড্ডাস্থল ।
পশু চিকিৎসা : যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসলের ক্যাথরিন ডগলাস ও পিটার রওলিনসন এই বিভাগে নোবেল পেয়েছেন । তাঁদের গবেষণায় দেখানো হয়েছে : নামওয়ালা গরু নামহীন গরুর চাইতে বেশি দুধ দেয় ।
ওএস রিইনস্টল শেষ ভরসা । আগেই হাত বাড়াবেন না ।
একজন পেশাদার ব্যক্তি সঙ্গত কারণেই তাঁর আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত হন তাঁর ব্যক্তি চেতনা ও সামাজিক তথা পারিবারিক দায়বোধ থেকেই । এ ক্ষেত্রে একজন পেশাহীন লোক বা বেকারের পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে নানা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয় নিয়মিত অর্থ আয়ের নিশ্চয়তা না থাকাতে । বিশেষ কোনো উত্স থেকে ( যেমন চাঁদাবাজি ) হঠাত্ বড় অঙ্কের কোনো অর্থের সমাগমে একজন পেশাহীন মানুষের জীবনে অস্থিরতা সৃষ্টি হওয়া স্বাভাবিক । যার প্রভাব তার পরিবার ছাড়াও সংশ্লিষ্ট এলাকা , সমাজ তথা রাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ে সংক্রামক ছোঁয়া রোগের মতোই । বাজার অস্থির হয় , শেয়ার বাজারে ধস নামে , সমাজের সর্বত্র সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায় । একইভাবে চাহিদামতো অর্থের অপ্রাপ্তিতে তার ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবনেও আসতে পারে নানাবিধ বিশৃঙ্খলা তথা যৌতুকের দাবি , নারী নির্যাতন , হত্যা , ও গুমসহ নানাবিধ অনৈতিকতা , যা এ সমাজে দৃশ্যমান এখন অহরহ ।
হলুদ বলেছেন : হাম্বারা এটার দায় এড়াতে পারবেনা । সময় আসুক হিসাব নেওয়া হবে ।
প্রজন্ম ফোরাম » নোটিসবোর্ড » হোমপেজ নোটিশ » ফোরামের হোমপেজ
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ভিকারুননিসা নূন স্কুলের বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করে ঢাকা জেলা প্রশাসক মহিবুল হকের নেতৃত্বে ৪ সদস্যের একটি এডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে সরকার । আজ বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন শীর্ষ নিউজ ডটকমকে এ তথ্য জানান । তিনি বলেন , ভিকারুননিসার স্থিতিশীল অবস্থা ফেরাতে আমরা আমাদের কার্যপরিধির মধ্যে পদক্ষেপ নিয়েছি । প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে বর্তমান পরিচালনা কমিটি বাতিল করে ঢাকার ডিসির নেতৃত্বে ৪ সদস্যের এডহক কমিটি গঠন করে দেয়া হয়েছে । এ সিদ্ধান্তের ফলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি । সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায় পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করার কারণে হোসনে আরা - ই ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে বহাল থাকলেন । ঢাকা জেলা প্রশাসক মো . মহিবুল হকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন , এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা এখনো ( রাত পৌনে ৮টা ) পাইনি । হয়তো পেয়ে যাব । তবে পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্ব দেয়া হলে স্কুলটি সুনামের সাথে পরিচালনা করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান তিনি । বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় হোসনে আরা বেগম শীর্ষ নিউজ ডটকমকে বলেন , পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির অনুপস্থিতিতে সদস্য সচিব সভা ডাকতে পারেন । অন্য কারো সভা ডাকার এখতিয়ার নেই । এ সভায় নেয়া অধ্যক্ষ অপসারণের সিদ্ধান্তও অবৈধ ছিল , সরকারের সিদ্ধান্তে তাই প্রমাণিত হলো । পরিচালনা পর্ষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা . দিলীপ রায়কে পরিচালনা পর্ষদ বাতিলের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন , বিষয়টি আমি জানি না । তবে সমস্যা সমাধানে আমি বিকেলে শিক্ষামন্ত্রীর সাথে কথা বলেছি । তিনি এ বিষয়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত নেবেন বলে আমাকে জানিয়েছেন । উল্লেখ্য , ভিকারুননিসার বসুন্ধরা শাখায় এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে । অভিভাবক , শিক্ষক , শিক্ষার্থীদের তুমুল আন্দোলনের পর গ্রেফতার হয় পরিমল জয়ধর নামের সেই শিক্ষক । সাথে সাথে অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগমের পদত্যাগেরও দাবি ওঠে । এর প্রেক্ষিতে পরিচালনা পর্ষদের সভাপতির অনুপস্থিতিতে বুধবার কয়েকজন সদস্য সভা ডেকে হোসনে আরাকে অপসারণ করে জ্যেষ্ঠ শিক্ষক আম্বিয়া খাতুনকে অধ্যক্ষের পদে বসান । এ পরিস্থিতিতে বুধবার দুপুরে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সাংবাদিকদের জানান , ভিকারুননিসা নূন স্কুলের অধ্যক্ষ অপসারণের ঘটনাসহ অস্থিতিশীল পরিস্থিতি আজকের মধ্যে নিরসন করা হবে । এজন্য তিনি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান , মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিবসহ ( মাধ্যমিক ) সংশ্লিষ্ট সকলকে ডেকে নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / আরএমএম / সস / ১৯ . ১৯ঘ . )
লেখক বলেছেন : ১ . ব্যাপারটা অনেকটা প্রেমের মতোই । প্রেমিক তার প্রেমিকার সামনে ( কিংবা প্রেমিকা তার প্রেমিকের সামনে ) উপস্থিত হয় তার শ্রেষ্ঠতম রূপটি নিয়ে , কিন্তু দৈনন্দিন জীবনে একজন মানুষ সাদামাটা সাধারণ মানুষই , সর্বক্ষণিক শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখা অসম্ভব ব্যাপার ! আর তাই , যখন তারা প্রাত্যহিকতার মধ্যে এসে পড়ে তখন স্বপ্নভঙ্গ ঘটে । ২ . পুরোপুরি একমত । ভার্চুয়াল প্রেম আসলে সম্ভবই নয় ! তবে , ভার্চুয়াল - বাস্তবতার সীমারেখাটি কিন্তু খুব ওয়েল ডিফাইন্ড না । যে কোনো সময় দুটো জগত মিলেমিশে যেতে পারে । ওপরে সামীর মন্তব্যটা দেখুন । ৩ . ও , আপনিও তাহলে আমাদের প্রজন্মের ! জানা ছিলো না কিন্তু ! ৪ . আমি বোকাই তো ! কিছু মনে করবো কেন ? ৫ . রাস্তাটা এখনো আমাকে খুব টানে ! অনেকদিন যাওয়া হয় না , কিন্তু যতবার চট্টগ্রাম গেছি , ততোবার কিছুক্ষণের জন্য হলেও ওখানে গিয়েছি । [ আপনিও নুশেরার কথার প্রতিধ্বনি করলেন ! ] আপনার জন্যও শুভেচ্ছা অনেক ।
চোখের সাহায্যে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা যায় - এমন একটি ডিভাইস উদ্ভাবন করেছে সুইডেন - এর আই ট্র্যাকিং অ্যান্ড কন্ট্রোল উদ্ভাবক প্রতিষ্ঠান টোবি । পিসিআই নামের এই ডিভাইসটি চোখের নড়াচড়া বিশ্লেষণ করে মাউস কমান্ডে রুপান্তর করতে পারে ।
ঢাকা , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : প্রথমবারের মতো দুই বাংলার সিনেমা , টেলিভিশন ও সঙ্গীতের তারকারা ঢাকার মঞ্চে পারফর্ম করবেন । বৈশাখী টেলিভিশন , ভারতের স্টার জলসা ও মাসিক আনন্দ দিনের পক্ষ থেকে ২৪ জুলাই এর আয়োজন করা হয়েছে । মিরপুর ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিতব্য এ আয়োজনের নাম রাখা হয়েছে বৈশাখী স্টার জলসা আনন্দ দিন পুরস্কার - ২০১১ । অনুষ্ঠানে দুই বাংলার দুই কিংবদন্তী শিল্পীকে আজীবন সম্মাননা দেয়া হবে । পাশাপাশি উভয় বাংলার সিনেমা , টেলিভিশন নাটক ও সঙ্গীত ভুবনে ১৮ জন করে মোট ৩৬ জনকে সম্মাননা দেয়া হবে । দুই বাংলার শিল্পীরা মোট ১২টি পারফরম্যান্স করবেন । আজ রোববার দুপুরে রূপসী বাংলা হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বৈশাখী টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা ও বার্তা প্রধান মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল । এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বৈশাখীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমিন , স্টার জলসার পক্ষে অনুষ্ঠান প্রধান শুভঙ্কর ব্যানার্জী , ওয়েস্ট বেঙ্গল ফিল্ম ফেডারেশনের ভাইস চেয়ারম্যান শিবাজী পাঁজা ও আনন্দ দিন সম্পাদক বাশারুল ইসলাম মুন্না । সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফারহানা নিশো । সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় , ২০১০ সালের জানুয়ারি থেকে এ বছরের ১৫ জুন পর্যন্ত মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা , প্রচারিত টেলিভিশন নাটক ও প্রকাশিত সঙ্গীত অ্যালবামের উপর নির্ভর করে অনুষ্ঠানে পুরস্কার প্রদান করা হবে । দর্শক ভোট ও বিচারকদের সমন্বিত রায়ে সেরা তারকাদের পুরস্কার দেয়া হবে । আয়োজনের মিডিয়া পার্টনার দৈনিক কালের কণ্ঠ । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমএইচ / ডিএইচ / এআই / ১৪ . ৫৯ঘ . )
সালেহ ' র মৃত্যুর খবর যদি প্রকাশিত হয়ে পড়ে , কিংবা অন্তত একথা জানাজানি হয়ে যায় যে , সালেহ ' র শারীরিক অবস্থা এতটা খারাপ যে , তিনি আর কোনদিন ক্ষমতায় ফিরতে পারবেন না , তবে পারস্য উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের প্রস্তাব মূল্যহীন হয়ে পড়ে । সে অবস্থায় বিপ্লবী নেতারা পিজিসিসি ' র প্রস্তাবিত চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন না এবং ইয়েমেনের ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছেমত সম্পন্ন হবে না । যুক্তরাষ্ট্র বর্তমান স্পর্শকাতর পরিস্থিতিতে ইয়েমেনের জনমতকে এমনভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে যাতে বিপ্লবীরা পিজিসিসি ' র শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করে । পিজিসিসি মার্কিন স্বার্থ রক্ষার জন্য ওই চুক্তি প্রণয়ন করার কারণে , বিপ্লবীরা একবার তাতে স্বাক্ষর করলে এরপর তার ধারাগুলো মানতে বাধ্য থাকবে । স্বৈরশাসক সালেহ ' র চিকিৎসার উদ্দেশ্যে সৌদি আরব যাত্রা এবং সেখান থেকে অচিরেই ফিরে আসার খবর এ সুদূরপ্রসারি লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রচার করা হয়েছে ।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন , প্রধানমন্ত্রীর কথায় দ্রব্যমূল্য যদি আমরা নিয়ন্ত্রণ করি তাহলে আমাদের হাতে ক্ষমতা ছেড়ে দিন দাম কমিয়ে দেবো ।
প্রয়োজনের তাগিদে দিন দিন পদ্ধতিগত পরিবর্তন এনে যখন মাছ চাষিরা মাছের অধিক উত্পাদনে হিমশিম খাচ্ছেন , তখন দেশের পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় ৫৫ বছরের পুরানো গঙ্গা - কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের বিশাল জল সম্পদ মাছ উত্পাদন থেকে সম্পূর্ণ বিরত রয়েছে । এই প্রকল্পের ৩ হাজার কিলোমিটার নিজস্ব জলাশয় বর্তমানে মাছ চাষে পতিত হিসেবে পড়ে রয়েছে । দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ৪টি জেলার ১৩টি উপজেলায় ১ . ৯৭৫ লক্ষ হেক্টর এলাকার ২০ লক্ষ মানুষ সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও তদারকি এবং মাছ চাষের পদ্ধতিগত জ্ঞানের অভাবে প্রকল্পের সেচ খাল হতে উত্পাদন এবং উপকার ভোগ হতে বঞ্চিত হচ্ছে । প্রকল্পের অধীন ১৯৩ কিলোমিটার প্রধান সেচ খাল , ৪৬৭ কিলোমিটার শাখা সেচ খাল , ৯৯৫ কিলোমিটার উপ শাখা সেচ খাল এবং ৯৭১ কিলোমিটার নিঃষ্কাশন সেচ খালে নির্দিষ্ট বিভাজনে সুফলভোগী দল গঠন করে তাদেরকে মাছ চাষের কারিগরি জ্ঞান এবং ক্ষুদ্রঋণ সহায়তা প্রদান করে জলাশয়সমূহ মাছ চাষের আওতায় আনলে প্রতি বছর এখান হতে কোটি কোটি টাকার মাছ উত্পাদন করা যেমন সম্ভব হয় , তেমন বিরাট জনগোষ্ঠি কর্মক্ষম হিসেবে নিজেদেরকে আত্মনিয়োগ করতে পারবে । যার জন্য গ্রামীণ এলাকার মানুষের অবস্থাগত পরিবর্তনও সম্ভব হবে ।
> > প্রথমেই কন্ট্রোল প্যানেল থেকে Administrative Tools এ যান । সেখান থেকে কম্পিউটার ম্যানেজমেন্টে যান ।
২০০৯ - এর জানুয়ারিতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণের পর ৬ জানুয়ারি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন ছিল ১ লাখ ৪ হাজার ২৯৬ কোটি টাকা । সাধারণ মূল্যসূচক ছিল ২ হাজার ৭৫৬ পয়েন্ট । তখন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ছিল মাত্র পাঁচ লাখের মতো । সেদিন লেনদেন হয় ৩৭৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকা । কিন্তু বাজার বাড়তে বাড়তে গত বছর ২৫ আগস্ট হয় ৩ লাখ ২ হাজার কোটি টাকা । ২০১০ সালের প্রথমদিন বাজার মূলধন ছিল ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা । আর ২০১১ সালের প্রথম কার্যদিবস রোবরারে সাধারণ মূল্যসূচক হয় ৮ হাজার ৩০৪ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট । ওইদিন ডিএসইতে এক হাজার ৬১২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয় ।
শুরু হল রেডিও গুন গুন এর যাত্রা । বর্তমানে এর টেস্ট ট্রান্সমিশন চলছে । এখন শুধু ননস্টপ গান চলছে । আমার সময়ের অভাবে বেশী গান আপলোড করতে পারিনি । অতি শীঘ্রই করব এবং বেশ কিছু অনুষ্ঠানও বানাব । আপনারা যারা আরজে হতে চান আমার সাথে গোপন বার্তায় অথবা ই - মেইলে যোগাযোগ করুন । এবং আপনাদের যে কোন মতামত আমাকে জানাতে ভুলবেন না । আশা করি আপনাদের মতামত পেয়ে আরও সুন্দর সুন্দর অনুষ্ঠান করতে পারব । ও আর রেডিওটি বর্তমানে শুনতে পাবেন এখান থেকে । তবে যারা লিনাক্স ব্যবহারকারী তাদের জন্য সমস্যা হবে । সম্ভবত তারা এখন শুনতে পাবে না । কারণ আমি উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার ব্যবহার করেছি । ভবিষ্যতে এর আপগ্রেড করে সবার ব্যবহার উপযোগী করার চিন্তা আছে । আপনাদের যে কোন মতামত জানাতে ভুলবেন না ।
লেখক বলেছেন : হ্যাঁ , এটাও আমার ' দেখা প্রয়োজন ' তালিকায় আছে , অনেক সুনাম শুনেছি এই মুভির । শীঘ্রই দেখে ফেলবো ।
মনিকা বলেছেন , তার জীবনে অন্য কোনো পুরুষ আসবে না । কারণ ক্লিনটনের মতো কেউ তাকে সুখী করতে পারবেন না ।
একটা সময় ছিল যখন মানুষ শুধুমাত্র কায়িক পরিশ্রমের মাধ্যমে সকল কাজ সম্পাদন করত । সময়ের পরিবর্তনে এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যানে সে পেক্ষাপট পাল্টেছে । এখন আমরা সুযোগ পেলেই যন্ত্রকে ব্যবহার করছি , মানুষের কষ্টকে লাঘব করার জন্য । মানুষের হতে আরও পড়ুন …
লেখক বলেছেন : আপনি আপনার ব্যক্তিগত ভালোলাগা না লাগা বলেছেন , সেজন্য ধন্যবাদ । আসলে আমরা যদি কোন সম্রাট বা রাজার শাসনাধীনে থাকি তাহলে হয়তো তার ইচ্ছেমত এমন অনেক কিছু করতে রাজি হই যা হয়তো আমার কাছে খুব ভালো লাগছে না । মুসলমানরা মনে করে আল্লাহ তাদের সেই সম্রাট , লালনকর্তা । যে মুসলমান দৃঢ়ভাবে তা বিশ্বাস করে সে তার ব্যক্তিগত পছন্দ রেখে হুকুম হিসেবে তা পালন করবে । এ আইন সমাজের জন্য ভালো না খারাপ তা নিয়ে দীর্ঘ কথা হতে পারে , কিন্তু এ পোষ্টে আপাতত এই উত্তরই যথেষ্ট মনে করছি ।
বীরপুরুষ বলেছেন : কালবেলা বলেছেন : লেখাটির রস কস সব বের হওয়ার পর বর্নমালায় দিয়েছেন । আমরা অনেকেই এসবি থেকে লেখাটি পড়ে এসেছি . . . . . . . .
৬ । জেলি ফিশ জেলি ফিশের শরীরের ৯৫ ভাগই পানি । এখন তো মনে হচ্ছে জেলি ফিশকে পানি ফিশ বললেও খুব একটা ভুল হবে না !
নাফিস বলেছেন : ক্যাচাল করবেন না । না হলে আমি আবার রিপোর্ট করবো ।
প্লীজ ভাই যে কেউই পারেন অনুগ্রহ করে যত শীঘ্র সম্ভব জানাবেন ।
১১৫ বার পঠিত | ১৩ টি মন্তব্য | রেটিং + ১ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
আমার আর কাজে মন বসলো না । মনে মনে পত্রটির পিছনে পড়ে রইলাম আর বাড়ির এদিক ওদিক উদ্ভ্রান্তের মত ঘুরাঘুরি শুরু করলাম । পুরনো দিনের স্মৃতিগুলো সিনেমার পর্দার মত চোখের সামনে ভেসে উঠল , - আমাদের বিয়ের আট বছর , আমাদের পাঁচ বছর বয়সী পুত্র , এবং আমার বাবার কাছে আমার স্বামীর কন্যা ভিক্ষা চাওয়ার সেই নাটকীয় দৃশ্যটি তো বটেই ।
গত শুক্রবার চট্টগ্রামে মর্মান্তিক পাহাড় ধসের ঘটনায় গত ২দিন এ মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে চলেছে সর্বশেষ সংবাদ অনুযায়ী নিহতের সংখ্যা ২৫ উদ্ধার করা হয়েছে ১৭ জনের লাশ । চট্টগ্রামের বাটালি হিল পাহাড়ী এলাকা শহরের টাইগারপাসের এলাকায় গত শুক্রবার শরণ কালের ভয়াবহ পাহাড়ের মাটি ধসের ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জনসহ ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে । নিহতদের মধ্যে রয়েছে রহানা বেগম ( ৪০ ) , তাঁর মেয়ে সারমিন ( ২০ ) , ফাতেমা ( ১১ ) , তানজিনা ( ২ ) ও ছেলে আজাদ ( ১০ ) চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিস সূত্রে আরো জানায় এই পর্যন্ত ১৭ জনের লাশ উদ্ধার করেছেন সর্বশেষ শনিবার সকাল ৮ . ২০ মি . পর্যন্ত উদ্ধারকারী দল সর্বমোট ১৭ জনের লাশ উদ্ধার করেছেন ।
লেখক বলেছেন : এরা এইরকমই হয় । আমার্ডাও ঐরামই ছিলো
লেখক বলেছেন : ুন্দর হওয়ার জিনিস বেচতে সুন্দরী বিক্রেতাই তো লাগে । ওরা বিক্রেতা খুঁজতেছে । আমি ক্রিমের বিজ্ঞাপন করলে আপনি ক্রিম কিনবেন ? সবটাই ব্যবসা , আপাদমস্তক ব্যবসা । নো ভ্যালু , নাথিং বাট বিজনেস ।
লেখক বলেছেন : যেই সিরিয়ালে দিলাম সেই সিরিয়ালে পড়িস । মজা পাবি ।
আমি এসব দেখে শুনেই পালিয়ে বেঁচেছি ম্যানোগ্রান্ডির জন্য বসে থাকি কার্লাইল রোডের উঁচু ধারটায় কবে আসবে আমার ম্যানোগ্রান্ডি গুনেসবার্গ আমাকে বলবে ভালবাসি . . .
খুলনা ব্যুরো অবশেষে জ্বলে উঠল খুলনার শেখ আবু নাসের বিভাগীয় স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইট । গত রোববার রাতে প্রথমবারের মতো এই আলোর সঙ্গে পরিচিত হন খুলনাবাসী । শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামের মাঠে ঘাসের কণায় ফ্লাডলাইটের আলো চিকচিক করছিল । বিকেলের সামান্য বৃষ্টির পানির কণা যেন ফ্লাডলাইটের আলোর সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে দেয় । ফ্লাডলাইট জলে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আলোকিত হয়ে ওঠে নগরীর বৈকালী এলাকা । এ সময় স্থানীয় উৎসুক জনতা ফ্লাডলাইটের আলোতে স্টেডিয়ামকে এক নজর দেখার জন্য ভিড় করে । আর করবেই বা না কেন ? খুলনাবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন যে অবশেষ পূর্ণতা পেল । দীর্ঘদিন বিদ্যুৎ সংযোগের অপেক্ষার পর গত ২৮ জুন ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ( ওজোপাডিকো ) থেকে এখানে বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া হয় । এরপর বিভিন্ন সেক্টরের প্রকৌশলীরা একে একে তা পরীক্ষা - নিরীক্ষা করেন । ইতিমধ্যে চালু হয়েছে স্টেডিয়ামের লিফট , পরীক্ষা করা হয়েছে সিসি ক্যামেরাও । স্টেডিয়ামের সংস্কার কাজের প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার আওলাদ হোসেন জানান , বিদ্যুৎ সংযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা দ্রুত কাজ শুরু করেন । ইলেকট্রনিক্স স্কোর বোর্ড , জায়ান্ট স্ক্রিনসহ সামান্য কিছু পরীক্ষা বাকি রয়েছে । তিনি আশা করছেন , আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আগামী ৮ / ১০ দিনের মধ্যে বিদ্যুতের যাবতীয় কাজ সম্পন্ন হবে । গত বছর সেপ্টেম্বর মাস থেকে ফ্লাডলাইট স্থাপনের কাজ শুরু হয় । চারটি সাব স্টেশনে ১১০টি করে মোট ৪৪০টি লাইট আছে । ফ্লাডলাইট স্থাপনে মোট খরচ হয়েছে ১৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ।
এ দিকে ইউনূস সম্পর্কে এ ধরনের ব্যবস্খা নিতে গিয়ে সরকার দেশ - বিদেশে প্রচণ্ড চাপের সম্মুখীন হয়েছে । তাদের বক্তব্য হলো ইউনূসকে এভাবে অপমান না করে সরকার তার সাথে একটা সমঝোতায় আসুক । সরকারের ভেতর তেমন কোনো মনোভাব লক্ষ করা যাচ্ছে না । বাংলাদেশে নিয্ক্তু মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস মরিয়ার্টি বলেছেন , সমঝোতার মাধ্যমে এই সঙ্কটের সমাধান দেখতে চান তারা । প্যারিসের ফেন্সন্ডস অব গ্রামীণ নামের এক সংগঠন ইউনূসের রিট খারিজ হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে । যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন , তারা পরিস্খিতির দিকে নজর রাখছেন এবং এর একটা সন্তোষজনক সমাধান চান । হাইকোর্টে ড . ইউনূসের রিট খারিজ হয়ে যাওয়ার পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি রডহ্যাম ক্লিনটন সর্বশেষ পরিস্খিতি জানতে চেয়ে ড . ইউনূসকে ফোন করেছিলেন । গত ৮ মার্চ ওয়াশিংটনে তার সাথে বৈঠক করার জন্য ড . ইউনূসকে আমন্ত্রণও জানিয়েছিলেন । হিলারি ড . ইউনূসের সাথে আলোচনার সময় গ্রামীণ ব্যাংকের স্বাতন্ত্র্য ও কার্যকারিতা অব্যাহত রাখার ওপর জোর দেন । ড . ইউনূসের ওপর যে আচরণ করা হচ্ছে , যুক্তরাষ্ট্র তার সমালোচনা অব্যাহত রেখেছে । ড . ইউনূসকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এত মাথাব্যথা কেন , এ প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র বলেছেন , ' ড . ইউনূস নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত , স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত ও কংগ্রেসের স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত একজন ব্যক্তি । জনকল্যাণে তার সেবা ব্যাপকভাবে স্বীকৃত ও বিশ্বব্যাপী তিনি সম্মানিত । বিশ্বের সুশীলসমাজও বাংলাদেশের ও গণতন্ত্রের উন্নয়নে গ্রামীণ ব্যাংকের ভূমিকাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে । তিনি যেভাবে এই কাজ সংগঠিত করেছেন এবং গ্রামীণ ব্যাংক যে অবদান রেখেছে তার প্রতি সমর্থন দেয়া জরুরি । এ নিয়ে বাংলাদেশে যে ঘটনা ঘটছে , তাতে উদ্বেগের কারণ ঘটেছে । তাই যুক্তরাষ্ট্র সরকার বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনায় নিয়েছে । '
ফাইল টাইপ নির্দিষ্ট করা যায় । যেমন : শুধু . jpg আপলোড করা
বিন আরফান . , খোরশেদুল আলম , এবং মোঃ ইকরামুজ্জামান পছন্দ করেছেন ।
এই ঘটনায় সবাই শুধু উৎফুল্ল নয় , ভক্তি গদগদ হয়ে পড়ল । দেবতা স্বয়ং এখানে অবস্থান করছেন , এ কি ভাবা যায় ! কারো কারো মতে দেবতা তো এইভাবেই আসেন । কাউকে না কাউকে দিয়ে বলান । সন্তোষও তেমনি আধার । কত ভক্তি ওর ! উঁচু গলায় কখনো কিছু বলে না । সবসময় সবার কাছে নত হয়ে আছে । আর বনে জঙ্গলে আদাড়ে - বাঁদাড়ে ঘুরে বেড়ায় । লোকের ভাল করতেই বসে আছে সবসময় । ও দেখা পাবে না তো কি অন্য কেউ পাবে !
বাংলাদেশে এবং এই উপমহাদেশে দেখা যায় ভুত - পেতনি আর আমরিকাত দেখা যায় ই এফ ও এবং এলিয়েন big_smile লাউ আর আরেক নাম কদু
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ( ইভিএম ) জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনে চালুর প্রস্তাব দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন । আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে সংলাপে অংশ নিয়ে এ . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
ব্রাহ্মণবাড়িয়া : স্থানীয় হাই স্কুল প্রাঙ্গণ থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ জিয়াউল হক সরকারের নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে । উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামছুল ইসলাম মেহেদীর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় । এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান জিয়াউল হক সরকার । বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার সন্ধীপ কুমার সিংহ , স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা . সাদেক মিয়া , পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো . জাকির হোসেন , সামছুল ইসলাম সাহান , মনিরুল ইসলাম , কামাল উদ্দিন পারভেজ প্রমুখ ।
রাশিদুল হাসান বুলবুল পেশায় সাংবাদিক হলেও এর পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন সামাজিক - সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছেন । ছাত্র জীবন থেকেই তিনি সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে নিজেকে ব্যসত্ম রেখেছেন । বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রতন কুমার সাহার কাছে তার সঙ্গীতে হাতে খড়ি । সঙ্গীত শিল্পী মরহুম আবদুর রাজ্জাকের কাছেও গানে তালিম নিয়েছেন তিনি । ছাত্র জীবন থেকেই তিনি বিভিন্ন কলেজ ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন ছাড়াও উপস্থাপনা করেছেন । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশিÿক কেন্দ্র ( টিএসসি ) , চারম্নকলা ইনস্টিটিউট , জাতীয় প্রেসক্লাব , শিল্পকলা একাডেমী , হোটেল শেরাটন , রাজমনি ঈশাখা হোটেল , বিটিভি - সহ ইত্যাদি জায়গায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জনাব রাশিদুল হাসান বুলবুল সঙ্গীত পরিবেশন করেন । তিনি ভারতীয় হাই কমিশন থেকে উচ্চাঙ্গ সংগীত কোর্স সম্পন্ন করা ছাড়াও সপ্ত তরঙ্গ সঙ্গীতায়ন মিউজিক্যাল একাডেমী , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মিউজিক্যাল একাডেমী থেকেও সঙ্গীতের ওপর কোর্স করেন । এ ছাড়া ছায়ানট , ক্রিয়েশন ললিতকলা একাডেমী , কণ্ঠশীলন থেকে উচ্চারণ ও কবিতা আবৃত্তির ওপর কোর্স সম্পন্ন করেন । বিশ্বকলা কেন্দ্র থেকে উপস্থাপনা , আবৃত্তি , উচ্চারণ ও সংবাদ উপস্থাপনার ওপর কোর্স করেছেন । ওয়েস্টার্ন মিউজিকের ওপরও তিনি সেন্টার ফর এশিয়ান আর্টস এ্যান্ড কালচার থেকে কোর্স করেন । বাংলাদেশ বিজনেস জার্নালিস্ট সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট জনাব রাশিদুল হাসান বুলবুল টেলিভিশন রিপোটার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ( ট্রাব ) - এর সহ - সভাপতি । এছাড়া দেশের প্রথম অনলাইন দৈনিক ও বার্তা সংস্থা বিজবিডি নিউজ - এর সম্পাদক ।
বিজ্ঞান - দর্শন মনে করে বিজ্ঞান যে সব ধারণার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে এবং যে সব ধারণা তারা বিভিন্ন তত্ত্ব বা মতবাদ হিসেবে উপস্থাপন করে সেসব ধারণাকে পরিস্কার করা ও শুদ্ধিকরণ দর্শনের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কাজ । বিজ্ঞান - দর্শনের দার্শনিকরা বিশ্বাস করেন বিভিন্ন প্রতীক সম্পর্কে পরিস্কার বর্ণনা এবং আনুপূর্বিক বিবৃতি অধিবিদ্যক বিভিন্ন অনুমান পরিহার করতে সহায়তা করে । তা না হলে অধিবিদ্যক বিভিন্ন অনুমান থেকে সহজেই বিচারহীন তত্ত্বমূলক কোন অঙ্গীকার সৃষ্টি হতে পারে যা ঘটনার প্রকৃত অবস্থাকে আড়াল করে রাখে । বিজ্ঞান - দর্শন সাধারণ ভাষার বিভিন্ন বৈচিত্রময় ব্যবহারের মধ্যে সুনির্দিষ্ট বৈশিষ্টগুলো বের করে এবং বিজ্ঞানের বিভিন্ন অনুসন্ধানের পদ্ধতিগুলোতে যেসব ভাষা ব্যবহার করা হয় , তাদের মধ্যে পার্থক্য করার চেষ্টা করে । সাধারণ ভাষায় অনেক অস্পষ্টতা বা দ্ব্যর্থকতা থাকে তাই বিজ্ঞানের অনুসন্ধান কাজে ব্যবহারের জন্য ভাষাকে সুনির্দিষ্ট , পরিস্কার ও প্রাঞ্জল হওয়া প্রয়োজন । তাই বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ভাষা বা প্রতীক ( ভাষাও এক ধরণের প্রতীক ) গুলোকে সুনির্দিষ্ট ও প্রাঞ্জল করার কাজকেও বিজ্ঞান - দর্শন গুরুত্ব দেয় । বিজ্ঞান - দর্শনের দার্শনিকরা প্রকৃত বিচার্য বিষয়ের সাথে ধারণাগত বিষয়ের মধ্যে যে পার্থক্য থাকে তার বিশ্লেষণ করে । অন্যকথায় তারা মনে করে আমরা বিশ্ব - প্রকৃতি সম্পর্কে যা বলি তা থেকে যখন কোন ভাব বা ধারণা নিয়ে আলোচনা করার সময় যা বলি তা সম্পূর্ণরূপে অন্যরকম । উদাহরণস্বরূপ যখন আমরা বলি , " খুব বেশী পরিমাণে আহার করার পর আমার বদহজম হয়েছিল " তা থেকে যখন বলি " অতিভোজনে বদহজম হয় " কথাটি ভিন্ন ধরণের । প্রথম দৃষ্টান্তে আমরা বাস্তব জগতের কোন ঘটনা সম্পর্কে বলি । কিন্তু দ্বিতীয় দৃষ্টান্তে আমরা কারণ ও কার্যের মধ্যে সম্পর্কের যে ধারণা , সে সম্পর্কে বলি । বিজ্ঞান - দর্শনের দার্শনিকরা সতর্ক পর্যবেক্ষণ ও বিচার - বিশ্লেষণের মাধ্যমে বিভিন্ন ধারণা সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট অর্থ উদ্ভাবন করে । এর ফলে মানবীয় যোগাযোগের কাঠামোবদ্ধ আকারের সাথে ধারণাগুলি সঙ্গতি স্থাপন করতে পারে । বিজ্ঞান - দর্শন বাস্তব ঘটনাবলী বা মূল্য প্রসঙ্গে ঢিলেঢালাভাবে কোন মন্তব্য করাকে বিজ্ঞানের তত্ত্বগুলোর জন্য ক্ষতিকর বলে মনে করে । বিজ্ঞান - দর্শনের দার্শনিকরা বিজ্ঞানীদের দেয়া বিভিন্ন ধারণা ও বিবৃতিগুলোকে সতর্কভাবে পরীক্ষা করে দেখে যে তারা যথাযথ ও নির্ভুলভাবে সংজ্ঞায়িত হয়েছে কি না এবং সেগুলো সংগতিপূর্ণভাবে সম্পর্কিত কি না । এ জাতীয় অতিসতর্ক প্রহরার কাজে কখনো কখনো প্রতীকী যুক্তিবিদ্যা ব্যবহার করা হয় । তবে এরা বিজ্ঞানের গবেষণার বিষয়বস্তু বা বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণের বিশেষ কৌশল সম্বন্ধে বিশেষ উৎসাহী হয় না বরং বিশেষ ধরণের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন উত্থাপন করে যার উত্তর অবশ্যই একমাত্র ধারণাগত স্তরেই পাওয়া সম্ভব । যেমন : এভাবে বিজ্ঞান - দর্শনের দার্শনিকরা বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের যাবতীয় বিষয় থেকে সম্পূর্ণ অন্যধরণের এক বিশিষ্ট কার্য সম্পাদন করে । বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে এবং বিভিন্ন শাখায় এদের ব্যবহারও বহুবিধ । বিজ্ঞান দর্শন এসব নানারকম পদ্ধতি এবং এদের ব্যবহার সম্পর্কে সুস্পষ্টভাবে জানার চেষ্টা করে । আবার বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বলতে কি বোঝায় , তারা কিভাবে কাজ করে এবং এদের সত্যতা কিভাবে প্রতিপাদন করা হয় । সহজভাবে বলা যায় - কোন তত্ত্ব বৈজ্ঞানিক স্তরে উন্নীত হয় যদি তা পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণের ভিত্তিতে গৃহীত হয় এবং পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণের মাধ্যমে এই তত্ত্ব সত্য বলে প্রমাণিত হলে তা আমরা বিশ্বাস করি । তবে এ জাতীয় বক্তব্যের সমস্যা হলো এগুলো একদিক থেকে বেশী ব্যাপক আবার অন্যদিক থেকে খুবই সংকীর্ণ । এ কথাটা খুব বেশী ব্যাপক এই অর্থে যে , প্রায় সব মতবাদই বৈজ্ঞানিক হিসেবে গৃহীত হতে পারে । যেমন প্রাচীন একটি তত্ত্ব ছিল যা বলতো যে পৃথিবী কচ্ছপের পিঠে স্থির হয়ে আছে । এই তত্ত্বটিও পর্যবেক্ষণের উপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছিল । ধারণা করা হতো - পৃথিবী মহাকাশ থেকে গড়িয়ে কেন পরে না , নিশ্চয়ই কচ্ছপের পিঠে স্থির থাকার জন্যই পৃথিবীও স্থির হয়ে আছে । এ জাতীয় প্রাচীন বিভিন্ন তত্ত্ব যা এখন হাস্যকর মনে হতে পারে , সেগুলো সে সময় পর্যবেক্ষণের উপর নির্ভর করেই মানুষের ধারনা গড়ে উঠেছিল । আবার বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব সম্পর্কিত বক্তব্যটি খুবই সংকীর্ণ এই কারণে যে সকল বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলোকেই যেগুলো সত্য হিসেবে স্বীকৃত তাদেরকে বিবেচনার অযোগ্য বলেও প্রমাণ করা যায় । যেমন ' কার্য - কারণ ' তত্ত্বে বিশ্বাসের উপরই সকল বিজ্ঞান দাঁড়িয়ে আছে । কিন্তু ' কার্য - কারণ ' তত্ত্বের বৈধতা সম্পর্কেও প্রশ্ন তোলা যায় । প্রকৃতপক্ষে কোন একক তত্ত্বকে পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণ দ্বারা সত্য বলে প্রমাণ করা যায় না । সেখানে সবসময়ই পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণের মাধ্যমে প্রাপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণগুলোর উন্মুক্ত ও অনির্দিষ্ট সম্ভাব্য তাত্ত্বিক ব্যাখ্যার সুযোগ থাকবে । যেমন জ্যোতির্বিদ্যায় কোপার্নিকাসের সূর্যকেন্দ্রিক মতবাদ দ্বারা টলেমী ' র ভূ - কেন্দ্রিক জ্যোতির্বিদ্যা ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছিল । মূলত : কোপার্নিকাসের তত্ত্ব বাস্তব অভিজ্ঞতার সাথে সংগতিপূর্ণ ছিল , কিন্তু টলেমীর তত্ত্ব তা ছিল না । যদিও টলেমীর তত্ত্বের মাধ্যমেও অনেক জটিল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতার সাথে সংগতিপূর্ণ করা যেতো । টলেমীর তত্ত্ব বাতিল হওয়ার আরেকটি কারণ এর জটিলতা ও অস্পষ্টতা । তাই বলা যায় বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ( যা আমরা সত্য হিসেবে প্রমাণ করে বিশ্বাস করি ) এবং অভিজ্ঞতা ( যা তত্ত্বের স্বপক্ষে আংশিক বা কখনো সম্পূর্ণরূপে অনুমোদন করে ) এই দুই এর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক নিরূপন করা খুব সহজ বিষয় নয় । শুধুমাত্র অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান দিয়ে কোন তত্ত্বে পৌঁছানো যায় না বা এর সত্যতা প্রমাণ করা যায় না । সেক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ও বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক কি তা বের করার চেষ্টা করা বিজ্ঞান - দর্শনের একটি প্রধান কাজ । মূলত : বিজ্ঞান - দর্শন বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি যেগুলো সত্যতা অর্জনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয় , তাদের শুদ্ধতা রক্ষা তথা সংশোধন , ও প্রয়োজনে পরিমার্জনের দিক - নির্দেশনা দেয় । কোন বৈজ্ঞানিক তত্ত্বে কোন ভাবে কোন অধিবিদ্যক বিষয়াদি প্রবেশ না করতে পারে , কিংবা কোন বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব কোন বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত না হয় সে বিষয়ে বিজ্ঞান - দর্শন অতন্দ্র প্রহরী হয়ে কাজ করে ।
ডা . ফজলুর রহমান এমবিবিএস , এফসিপিএস ( মেডিসিন ) ডি - কার্ড ( ডিইউ ) , এমডি ( হৃদরোগ ) , এফএসিসি ( আমেরিকা ) হৃদরোগ , মেডিসিন ও বাতজ্বর বিশেষজ্ঞ সহযোগী অধ্যাপক কার্ডিওলজি বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
খাইছে ! আমি কত বড় কোড লিখলাম । আর মাইনষের দেখি আধা লাইনের কোডেই কাম সারা !
তর্ক কোথায় দেখলেন ? আমি তর্ক করি এটা কেউ বলেছে ? angry
সাজিদ বলেছেন : আপনিও কপি পেস্ট করা শুরু করলেন ?
পুরাটাই ফেসবুকময় লেখা যা কিছু ভাল লাগে তার সবই ফেসবুকে শেয়ার করি বন্ধুদের সাথে । কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে অনেক কিছুই ভাল লাগে । আর তার সবকিছু শেয়ার করতে গেলে বন্ধুদের নিউজ ফীডে আমি ছাড়া আর কেউ থাকবে না । অথবা ফেসবুকের কোডিং অনুসারে আমার পোস্টগুলা হাইড হয়ে যাবে । সুতরাং বিকল্প সিস্টেম ফেসবুক লাইক । অনেক সাইটেই ফেসবুক লাইক করার অপশন দেয়া আছে । কিন্তু যেগুলোতে নাই , সেগুলোর বেলায় কি করবো ? এই কাজের খাতিরে তৈরি হয়েছে মজিলা ফায়ারফক্সের অ্যাড - অন Facebook Like - Share Any Page ! । অ্যাড - অনটা ইন্সটল করে নিলেই ফায়ারফক্সের উইন্ডোর নিচের দিকে স্ট্যাটাস বারের ডান কোণায় এরকম একটা আইকন দেখা যাবে । তারপর অন্তর্জালের যেই পাতা মন চায় লাইক করুন . . . বন্ধুরা ঠিকই জেনে যাবে ।
তড়িত্ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী রাজেশ মজুমদার ও জীবনচন্দ্র ভৌমিক উদ্ভাবন করেছেন স্যাটেলাইটনির্ভর রেল নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি । এই ব্যবস্থার ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত রেল দুর্ঘটনা এড়ানো ও যাত্রীদের ভোগান্তি কমানো সম্ভব বলে উদ্ভাবনকারীরা জানান । এ পদ্ধতির মাধ্যমে রেলের অবস্থান জানা যাবে । আর তাতে যাত্রীদের ভোগান্তিও কমবে । ইতিমধ্যে এ পদ্ধতির প্রয়োগে রেলওয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা । সদ্য উদ্ভাবিত এই পদ্ধতি সম্পর্কে গবেষকেরা বলেন , ' আমাদের দেশে টেলিফোনের মাধ্যমে রেলের অবস্থান কোথায় ও কোন জংশনে আছে তা জেনে নেওয়া হয় । অনেক সময় যোগাযোগজনিত ত্রুটির কারণে বা অপারেটরের ভুল বোঝাবুঝির কারণে দুর্ঘটনা ঘটে । এই ধরনের ভুলে রেলের মুখোমুখি সংঘর্ষই হয় বেশি । নতুন পদ্ধতির মাধ্যমে সারা দেশের রেলের অবস্থান , গতি এবং স্টেশন থেকে কত দূরত্বে আছে তা মুহূর্তের মধ্যে জানা যাবে । পাশাপাশি মানচিত্রেও দেখা যাবে । গবেষকেরা আরও জানান , সম্পূর্ণ পদ্ধতি নিয়ন্ত্রিত হবে একটি গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম ( জিপিএস ) মডিউল এবং একটি ওয়েব সার্ভারের মাধ্যমে । এই জিপিএস মডিউলটি রেলের ভেতর স্থাপন করা হবে । মডিউলটি রেলের অবস্থান , গতি , নির্দিষ্ট স্টেশন থেকে কত দূরে আছে তা হিসাব করে তথ্যব্যংক হালনাগাদ করবে । এর ফলে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষে প্রতিটি রেলের অবস্থান , গতি ও দূরত্ব মানচিত্রে দেখা যাবে । পদ্ধতিটি ইন্টারনেটব্যবস্থার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় খরচ কম হবে । একটি জিপিএস রেলে বসাতে ১০ হাজার টাকা লাগবে । ওয়েব সার্ভারে লাগবে আরও ১০ হাজার টাকা । তা ছাড়া এই পদ্ধতি যেকোনো গাড়িতে ব্যবহার করা সম্ভব । জীবন ও রাজেশের এই গবেষণার তত্ত্বাবধান করেন তড়িত্ ও ইলেকট্রনিক বিভাগের প্রভাষক নিপু কুমার দাশ । তিনি প্রথম আলোকে বলেন , ' রেলওয়ের সঙ্গে এই গবেষণা নিয়ে আমাদের কথা হয়েছে । তারা এ নিয়ে বিষয়ে যথেষ্ট আগ্রহ দেখিয়েছে । তাই এ গবেষণাকাজের বাণিজ্যিক প্রয়োগের ব্যাপারে আমি খুবই আশাবাদী । '
অজিত বলেছেন : বাংলাদেশে পার্ট টাইমের সিসটেমটা শুরু হচ্ছে জেনে মিশ্র অনুভূতু হলো । তবে প্রাইবেট টিউশনি একটা ভাল পার্ট টাইম জব আমার মনে হয় ।
ইসলাম আল্লাহর একত্বের ওপর সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করে এবং বলেছে , একমাত্র আল্লাহ ছাড়া মুসলমানেরা আর কারো কাছে মাথা নত করে না । কারণ , তা করা শেরক বা নাস্তিকতার শামিল । উল্লেখ্য যে , নাস্তিকতাকে ইসলামে মহাপাপ বলে নিন্দা করা হয়েছে । ইসলাম আল্লাহকে একক এবং অমুখাপেক্ষী পরম সত্তা বলে ঘোষণা করেছে । আল্লাহ ও মানুষের সম্বন্ধ নির্ধারণে ইসলাম মানুষকে আল্লাহ থেকে পতিত কিংবা পাপাত্মা স্বভাবের বলে বর্ণনা করে না , বরং ঘোষণা করে এমন মুমিন বা মুসলমান বলে যা ঈমান ও ইসলাম এর নির্দেশনা দ্বারা উদ্ধুদ্ধ ।
আমি ও আপনার মত অদম্য ইচ্ছা নিয়ে সবগুলো লেখা পরার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি . আর বাকি আছে ৫০ তির মত লেখা . আপনার চ্স্তা কে সাধুবাদ জানাই বস . আপনার জন্য যথারীতি শুভকামনা এবং অনেক ভালবাসা রইলো .
রেগুলার ফ্যাক্টরি সিনেমা বা সো - কলড অলটারনেটিভ সিনেমাও নয় , এমনকি কোন চ্যানেল প্রযোজিত মিষ্টি ছবিও নয় ' চন্দ্রগহণ ' । তবুও ছবিটি বিশেষ দ্রষ্টব্য - এ রকমটাই দাবি করছেন পরিচালক নুরুল আলম আতিক । কারণ মুরাদ পারভেজের এ ছবিতে রয়েছে দারুন এক গল্প যা এখন আমাদের ছবির জন্য খুব জরুরী বলে মনে করেন তিনি । ছবির কাহিনী বর্ণনার ফাঁকে ফাঁকে নিজস্ব ঢংয়ে সেটাই বলেছেন তিনি । বিস্তারিত . . . মফস্বল থেকে এক লোক সবে ঢাকায় এসেছেন । তাড়াহুড়ো করে বাড়ি থেকে বেরিয়েছেন মহল্লার গলিপথে । বড় পেরেশানির মধ্যে ছুটে চলা লোকটিকে দেখে এক দোকানী বললেন , ' মিয়াভাই , আইতাছেন , না যাইবার লাগছেন ? ' ব্যাপারটা হলো ব্যস্ত - সমস্ত ভদ্রলোক যে কোড়া গেঞ্জিটি গায়ে চাপিয়েছেন সেটি উল্টা । আর গেঞ্জির লেবেলটা ঝুলে আছে সামনের দিকে , ঠিক গলার নিচে । যাই হোক , ঢাকাইয়া রঙ্গরসিকতার কথা , পাঠক , আপনারা সকলেই কমবেশি জানেন । তবু আসা - যাওয়ার এই প্রসঙ্গটি বলছি আমাদের চলচ্চিত্র নিয়ে । আমাদের সিনেমা কি ' আইতাছে , না যাইবার লাগছে ? ' সেইটি নিয়ে দু ' চার কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই । বাংলাদেশের সিনেমার রূপালী অতীতের স্মৃতিচারণ আর সোনালী ভবিষ্যত নিয়ে দর্শক , নির্মাতা , শিল্পী , কলাকুশলী , সমালোচক ও সংশ্লিষ্ট সকলেই অনেক ভাবনার বিস্তার ঘটিয়েছি লেখায় , সেমিনারে , আড্ডায় , ক্ষোভে - বিক্ষোভে , আলোচনায় । তবু কোনো ধারাবাহিকতা তৈরি হল না । ইতিউতি দু ' চারটি বিদেশি পুরস্কার আর হালের ইন্ডাস্ট্রির অশ্লীলতা থেকে আপাতমুক্তি ছাড়া । কিন্তু এখন সময় এসেছে আরো কিছু পাবার । কিন্তু কোথায় পাবো তারে । চাওয়া পাওয়ার এই মেলবন্ধন ঘটুক আর নাই ঘটুক , তবু এই চন্দ্রগ্রহণের কথা বলি । একটি জনপদের ছবি , রানীঘাটের মানুষদের জীবনকাহিনী ।
আমরা এখন বদলে যাবার কথা শুনছি আমাদের চারপাশে । দুনিয়ার সবচে আধিপত্যবাদী রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রধান প্রতিনিধি বা প্রতীক প্রেসিডেন্ট পদে পুরাতন নাম মুছে নতুন নামের আবির্ভাব ঘটেছে । তিনি বদলের পথে হাঁটতে চাইছেন । আগেভাগেই ঘোষণাও দিয়েছেন সেভাবে । ইউরোপের সুদীর্ঘ উপনিবেশ কাটিয়ে নয়া সাম্রাজ্যবাদের যে ধারক ও বাহক হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নামক রাষ্ট্রব্যবস্থাটির অর্থনৈতিক ভিত্তি সুদৃঢ় হয়েছিলো , … . বিস্তারিত …
আরবদের হাইমেন আর ইউরোপিয়ানদের হাইমেন এ বেশ কম আছে । আরবে হাইমেন নিয়ে হৈচৈ হয় পুরুষ তান্ত্রিকতার কারণে , সেখানে মেয়েদের কোন অধিকার অথবা বলার কিছু থাক না । ইউরোপিয়ানদের হাইমেন নিয়ে যদি কোন কথা উঠে তাহলে বুঝতে হবে সেখানে মেয়েদের " সে " আছে । সেটাকে আবরদের সাথে গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে না ।
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই নগরীর জাভেরি বাজার , অপেরা হাউজ ও দাদারে কয়েক মিনিটের ব্যবধানে পরপর ৩টি ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণে অন্তত ১৭ জন নিহত হয়েছে । এছাড়া এ সিরিজ বোমায় অন্তত ১০০ জন আহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে মহারাষ্ট্র সরকার । এঘটনার পর ভারতজুড়ে সতর্ক অবস্থা জারি করা হয়েছে । এনডিটিভি প্রথমে নিহতের সংখ্যা ১০জন উল্লেখ করলেও পরবর্তীতে তারা ২ জন নিহত হওয়ার সংবাদ প্রকাশ করে । কিন্তু পরে তারা ১৩ জন নিহত হওয়ার খবর প্রচার করে । অন্যদিকে বিবিসিও ১৩ জন নিহত হওয়ার খবর প্রকাশ করেছে । প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে , ১৫ থেকে ২০ জনকে জাভেরি বাজারে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে । স্বরাষ্ট্র সচিব আরকে সিং বলেন , বোমায় ২ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছে । অপরদিকে মুম্বাই পুলিশ প্রধান অরূপ প্যাটনায়েক বলেন , নিহতের সংখ্যা ১৫ থেকে ২০জন হতে পারে । নগরীর পশ্চিম দাদারে একটি বিস্ফোরণ , জাভেরি বাজারে আরেকটি এবং অপেরা হাউজের প্রাসাদ চেম্বারে তৃতীয় বিস্ফোরণটি ঘটে । এছাড়া দাদারে একটি অবিস্ফোরিত বোমা পাওয়া গেছে । বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ দল বোমাটি নিষ্ক্রিয় করেছেন । বিস্ফোরণের পরপরই ভারতের ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি ' র ( এনআইএ ) একটি দল ঘটনা তদন্ত ও ফরেনসিক আলামত সংগ্রহের জন্য ঘটনাস্থলে ছুটে যান । দিল্লী , চেন্নাই ও ব্যাঙ্গালোরের বিভিন্ন শপিং মল , মার্কেট ও অন্যন্য জনবহুল স্থানে উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে । পুলিশ জানিয়েছে , বিস্ফোরণের ধরন ও তীব্রতা এখনো স্পষ্ট নয় । তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এটিকে সন্ত্রাসী হামলা বলে নিশ্চিত করেছে । মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে , বোমা হামলায় ইমপ্রোভাইজড এঙ্প্লোসিভ ডিভাইস ( আইএডি ) ব্যবহার করা হয়েছে । ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এ হামলা করা হয়েছে । হামলার অন্যতম টার্গেট দাদারে রয়েছে শিব সেনা ভবন । এদিকে , বোমা হামলার পিছনে কাদের হাত রয়েছে অবিলম্বে তা তদন্ত করে বের করার জন্য সরকারে প্রতি আহবান জানিয়েছে কট্টরপন্থী হিন্দু সংগঠন শিব সেনা । বিস্ফোরণস্থল পশ্চিম দাদারে পেঁৗছে শিব সেনার প্রবীণ নেতা মনোহর জোশি বলেন , সবত্রই বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে । অবশ্যই এটা সন্ত্রাসী হামলা । কারণ এটা একই সঙ্গে তিনটি স্থানে ঘটেছে । আমি চাই সরকার হামলাকারীদের খুঁজে বের করতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করুক । মুম্বাই পুলিশ সূত্র জানায় , এ হামলার জন্য ইন্ডিয়ান মুজাহিদীনকে সন্দেহ করা হচ্ছে । দলটি লস্কর - ই - তাইয়েবার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে কাজ করে বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয় । ভারতের বিখ্যাত গীতিকার জাভেদ আখতার বলেন , এই হামলায় নিন্দা জানানোর মতো কোনো ভাষা আমার নেই । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / মাবি / ২০ . ৪৩ঘ . )
২ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ' ৭২ সালের মূল সংবিধানের প্রস্তাবনা ও অনুচ্ছেদ ৬ , ৮ , ৯ , ১০ , ১২ , ২৫ , ৩৮ এবং ১৪২ পুনর্বহাল করে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হয় । একই বছরের ২৭ জুলাই রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি প্রকাশিত হয় । পরে সেপ্টেম্বরে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর নেতৃত্বে সংবিধান সংশোধনের জন্য একটি সংসদীয় কমিটি গঠন করা হয় । সুপ্রিম কোর্টের রায়ে মূল সংবিধানের আটটি অনুচ্ছেদসহ এ সংক্রান্ত কিছু বিষয় পুনর্বহালের কথা বলা হলেও আইন মন্ত্রণালয় প্রায় ৭০টি অনুচ্ছেদ পরিবর্তন করেছে । সংবিধান সংশোধ সংসদীয় বিশেষ কমিটির উপনেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তসহ আইনজ্ঞরা বলেছেন , সংসদের অনুমোদন ছাড়া সংবিধানের যে কোনো পরিবর্তন ও সংশোধন অবৈধ ও বেআইনি । সংবিধান সংশোধনে আইন মন্ত্রণালয়ের ' অযাচিত হস্তক্ষেপের ক্ষমতার উৎস কোথায় ' - তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সরকার পক্ষের একতরফাভাবে তৈরি খসড়া সংশোধনী নিয়ে আলোচনার জন্য সংসদীয় বিশেষ কমিটি । সংসদীয় বিরোধী দলনেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল । সে আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে সংবিধান সংশোধন প্রক্রিয়াকে ' অগ্রহণযোগ্য ' ও ' দূরভিসন্ধিমূলক ' আখ্যা দিয়ে বিএনপি ওই কমিটির চেয়ারম্যানকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে যে , বিশেষ কমিটির বৈঠকে সংসদীয় বিরোধীদল যাবে না ।
যখন ভার বেড়ে যাযে তখন ধার কমে যাযে . বইমেলার তাই দশা । নিরাপত্তা চাই , তাই একটা লাইন দিয়ে সবাই ঢুকবে । Metal detector দেখবে সন্ত্রাসবাদী কিনা তারপরে ঢুকতে দেবে । বিপুল লাইনে মফস্বল থেকে আসা মানুষেরা মেলা ঢোকার আগেই মেলা প্রায় শেষ । একটাই বাথরুম । কাদা জালে লেপ্টে থাকবে । আছাড় খাওয়া থেকে আরো অনেক কিছুর হাত ছানি এড়িয়ে চলতে হবে । খাওয়ার দোকানে লম্বা লাইন । দুটো রাধাবল্লভির দাম ১৫ টাকা । চারটে কচুরি হলে ২০ টাকা । Machine এর চা হবে ৮ টাকা । বইয়ের দোকান গুলোতে অনেক বই । ভালো ব্নাধাই , একটু ভালো পাতা মানে ১০০ এর কম হবেনা । নাম - এর উপরে দাম আরো বাড়বে । চেনা মুখগুলো পাল্টাচ্ছে না । নতুন নতুন মুখগুলো বই কেনেনা প্রায়ে । ২০০ টাকার বই কিনলে তাই ৫ টাকার টিকিট মূল্য ছার । ক্রেতা আকর্ষনের নতুন পদ্ধতি । মানুষের জ্ঞান হস্তান্তর হবার বাজার এমনি হওয়ার কথা । নতুন লেখক বা পুরনো লেখাকে তফাত আছে অবশ্যই । নতুনেরা এখনি গাড়ির মাসিক কিস্তি বই থেকে শোধ দেয়ার কথা ভাববেনা । মানে গাড়ি কেনার কথায় তার ভাবার উপায়ে নেই । পুরনোরা ভাববেন । কিন্তু বই কিনলে কেউ অখুশি হবেন না । অবনীন্দ্রনাথ - এর ছবির সংকলন এর দাম দেখলাম ৭০০০ টাকা , কাদের জন্য ? নাকি এটা এখন আমরা মেনেই নিয়েছি সব কিছুর মতো জ্ঞান ও সকলের জন্য নযে আর ? Little magazine - এর মাঠে কেরোসিন বিক্রেতাদের মুখপাত্র পাওয়া যাচ্ছে Table পেতে । মানে কি ? বাংলার সাহিত্যের এই কেরোসিন পাবার দশা বুঝি ? তাহলে বইমেলা কেন ? না করে ওখানে সাত দিনের পিকনিক করলে কি হযে ? বাংলা সাহিত্য ( এপারের ) সমৃদ্ধ হবার কারণ কি Little Magazine movement ছিলনা ? আরেকটা খবর শুনলাম । People ' s মার্চ বলে CPI ( Maoist ) দের মুখপাত্রের সম্পাদক স্বপন দাশগুপ্ত UAPA তে অনেকদিন হলো বন্দী । বিচার হবে এ আশা ছিল । শাস্তিটা বিচার করে না দিয়ে জেল - এই হয়ে যাবে মনে হচ্ছে । খুব অসুস্থ শুনলাম কাগজে । কিন্তু বাড়ির লোকজন দেখা করতে পারছেন না । রাজনীতির ঠিক ভুলের আসর এ নয়ে , আমি তা করবনা । আমার জন্মের আগে সুনেছিলাম নকশালবাড়ির জন্য সরোজ দত্ত কে ময়দানে গলা কেটে মারা হযেছিল । হত্যা এঁরা কি প্রত্যক্ষ করেছিলেন বা করেছেন ? করলে নিন্দনীয় কাজ । শাস্তির যোগ্য বটেই । কিন্তু বিচার না করে স্বাধীন দেশে গণতন্ত্রের নাম করে এই হত্যা অনুচিত । তাতে ব্যাক্তিহত্যাকারীর থেকে রাষ্ট্রীয় হত্যাকারী মহত বলে প্রমানিত হয়েনা । বইমেলা - তে এদের Stall আগে দেখেছি । এবার নিষিদ্ধ বলে নেই । কথাও মনে হচ্ছে বলা দরকার বিতর্ক সামনাসামনি হলে স্বচ্ছ হয়ে । আমাদের বলার কথা আছে এদের যে ব্যক্তি হত্যা করে বিপ্লব সমৃদ্ধি আনলেও তা সাময়িক , শান্তি আনেনা কখনই । আর সভ্যতা মানে আলোচনার পরিসর । বড় হয়ে ওঠা আলোচনা করতে করতে । সমাধান করা সমস্যা । অস্ত্র নয়ে , বইয়ের ভাষা কথা বলি আসুন । কিন্তু গায়ের জোরে রাষ্ট্র যখন নাগরিকের অধিকার কেড়ে নিয়ে অস্ত্রেরই জোরে হত্যা করে ছলে বলে বা কৌশলে , তখন আমাদের কন্ঠস্বর শোনা যায়েনা । বই মেলায়ে ক্লান্ত হয়ে পরে থাকে একটা বই যা মানুষকে বলেছিল - সভ্য হও । অক্ষর দিয়ে সভ্যতা গড় । Voltaire এর লেখা ছিল । Russaeu কে লেখার অধিকারের জন্য সমর্থন করতে গিয়ে বলেছিলেন , ' আমি তোমার বক্তব্যের সঙ্গে একবিন্দু একমত না হলেও তোমার লেখার অধিকারের জন্য আপ্রান সমর্থন দিয়ে যাব । রবীন্দ্রনাথ শরতচন্দ্রকে পথের দাবি - র জন্য এই সমর্থন দেননি । শরতবাবু ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন , অভিমান করে যে চিঠি লিখেছিলেন তা বাংলা সাহিত্যে সম্পদ । স্বপনবাবু , আমি আপনাদের রাজনীতির সঙ্গে একমত নই , কিন্তু আপনার বা আপনাদের লেখার অধিকারের জন্য বলব । গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য বলব । আপনাদের দলের যারা ব্যাক্তিহত্যার রাজনীতি করছেন তাদের বলব বাকিদের গণতান্ত্রিক অধিকার আছে , সেটা ভুলে যাবেননা । গেলে একই অপরাধ করছেন । ঐটুকুই করতে পারি ক্লান্ত বই এর মেলা থেকে ফিরে ।
মনোচিকিত্সকের আত্মহত্যা : মেডিকেল রিপোর্টার জানান , রাজধানীর পল্লবীতে গতকাল আত্মহত্যা করেছেন একজন মনোচিকিত্সক । বেলা ৩টার দিকে মিরপুর ১০নং সেকশনের বেনারশী পল্লীর বাসায় বাথরুমে ঢুকে নিজ গলায় ধারাল ব্লেড চালান এসএম কামরুল ইসলাম নামের ওই চিকিত্সক । বাসায় লোকজন টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যান । সেখানে রাত ৯টার দিকে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি । ডা . কামরুলের বয়স হয়েছিল ৪৮ । তার স্ত্রী ও একটি কন্যাসন্তান রয়েছে । ভাগ্নে রাতুল জানান , ডা . কামরুল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করেছিলেন । বেশ কিছুদিন ধরে তিনি মিরপুরের একটি মনোরোগ ক্লিনিকে রোগী দেখছিলেন । রাতুল আরও জানান , বাসায় একটি চিরকুট পাওয়া গেছে । তাতে তিনি তার আত্মহত্যার পেছনে চাকরি ও পারিবারিক সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন । সম্প্রতি ডা . কামরুল মাদকাসক্তও হয়ে পড়েছিলেন বলে জানান রাতুল ।
সরল মানুষ বলেছেন : অসাধারন একটা পোষ্ট ভাল লাগলো খুব , , , . .
বিনোদন বাংলা ডেস্ক ( ১১ জুলাই ) : নায়ক নায়িকাদের হঠ্যাৎ মত বদলে যাওয়া । সিডিউল না পাওয়া । ব্যক্তিগত কারণে ছবির শুটিং পিছিয়ে যাওয়া । এটি অবশ্য এখন বলিউড চলচিত্রে নতুন কিছু নয় । আর এতে মোটা অঙ্কের খেসারতও গুনতে হয় প্রযোজকদের । আর তাই নায়ক কিংবা নায়িকাদের ছবির চুক্তিপত্রে অনেক শর্তই জুড়ে দেন পরিচালক - প্রযোজকরা । সম্প্রতি বচ্চন পরিবারের একমাত্র বউ ঐশ্বরিয়া রাই মা হতে যাওয়ায় মোটা অঙ্কের খেসারত গুনতে হচ্ছে মাধুর ভান্ডারকরের ' হিরোইন ' ছবির প্রযোজনা সংস্থাকে । বিগ বাজেটের ছবি হওয়ায় ছবি শুরুর আগেই মোটা অঙ্কের খরচ করেছেন ছবিটির প্রযোজনা সংস্থাটি । কোনো নায়িকা বা নায়ককে ছবিতে নিতে প্রযোজকদের করণীয় কিংবা কি কি শর্ত রাখতে হবে চুক্তিপত্রে তার একটি নিমনরুপ প্রস্তাবনা -
এঁরা ছাড়াও এলেন আরও অনেকে । জাহাজনির্মাতাদের জাহাজ তৈরির নির্দেশ দেওয়া হল । ওক গাছ কেটে তৈরি হল জাহাজের পাটাতন , অ্যাশ গাছ কেটে তৈরি হল দাঁড় । তৈরি হল বর্শা । পালক লাগানো হল তীরে । তরবারিতে দেওয়া হল ধার । ডোডোনায় অবস্থিত জিউসের বন থেকে গাছের ডাল কেটে এনে লাগানো হল জাহাজের সম্মুখভাগে । ওই বনের গাছেরা কথা বলতে পারত । তাই সেই গাছের ডালের ভবিষ্যৎবাণী করার ক্ষমতা ছিল । ডালটি ভবিষ্যতে কি ঘটবে তা বলে দিতে লাগল । জাহাজটার নাম রাখা হল আর্গো । সেটিকে নামানো হল জলে । তাতে রুটি মাংস আর পানীয় রসদ হিসেবে ভর্তি করা হল । জাহাজের প্রাকারের বাইরে ঝুলিয়ে রাখা হল তাঁদের ঢাল । বন্ধুদের বিদায় জানিয়ে তাঁরা উঠলেন জাহাজে গিয়ে । তারপর দাঁড় ফেলে , পাল তুলে তাঁরা ভেসে চললেন পূর্বদিগন্তে পৃথিবীর শেষ ভূমি কোলচিসের উদ্দেশ্যে ।
Download XML • Download text