Text view
ben-19
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
মানুষের জন্য কিছু করতে ইচ্ছে করে . . কিন্তু করা হয়নি এখনো কিছুই . .
মজাই পেলাম সেদিন . . দারুন তো , দারুন জায়গায় স্থান হয়েছে শাড়ির . . আমার অজান্তেই আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে সে . . . ঠিকাছে . . থাকুক ওখানে - ই
নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট আইন , ১৯৯০ ( ১৯৯০ সনের ৫৩ নং আইন ) [ ৩১ জুলাই , ১৯৯০ ] নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট স্থাপনকল্পে প্রণীত আইন ৷ যেহেতু নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট নামে একটি ইনষ্টিটিউট স্থাপন করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয় ; সেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল : - সংক্ষিপ্ত শিরোনামা ১ ৷ এই [ . . . ]
ইন্সটিউটে আমার একবার হাতাহাতি হয়েছিল একজনের সঙ্গে । ' বাংলাদেশ - ইট ইজ জাস্ট ফর ইন্দিরা গান্ধী ' এই বাক্যটার বিরুদ্ধে আমার যুক্তিতর্ক সে মানতে পারে নাই । আমাকে সেদিন সে ' পিটাই ' করত যদি আশেপাশের কেউ না ঠেকাতো । ' পড়াই কে লিয়ে ' আসার পর আমি বাংলাদেশ নিয়ে এতো কথা কেন বলি ?
ক্রমে শিশুর মুখ নীল হইয়া আসিল । করুণা সমস্ত গোলমালে অর্ধ - হতজ্ঞান হইয়া বালিশে ঠেস দিয়া পড়িয়াছে । ক্রমে শিশুর মৃত্যু হইল , কিন্তু দুর্বল করুণা তখন একেবারে অজ্ঞান হইয়া পড়িয়াছে ।
বুয়েন্স আয়ার্স , ১২ জুলাই : নিজের বাড়ির কাছে এজেইজা শহরে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আর্জেন্টিনা কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনা । গতকাল সোমবার বাসের সঙ্গে গাড়ির সংঘর্ষে ধাক্কা লেগে এ ঘটনা ঘটে । তবে খুব . . . বিস্তারিত »
সবাই নিশ্চই অংশ নিতে পারবে , কিন্তু অপ্রাসংগিক লেখা দেওয়া কি ঠিক ! স্বাধীনতার অর্থ কি শুধু নিজের স্বাধীনতা , নাকি সবার স্বাধীনতাকে শ্রদ্ধা করা । শুধু নিজের জীবনে অভিজ্ঞতা থেকে বল , এমন গল্প কি কেউ পড়েছ , সম্পূর্ন অপ্রাসঙ্গিক ঘটনা সম্বলিত এবং পড়ে কি ভালো লেগেছে ? অন্য লেখকদের অনুভূতির মূল্য কি দেওয়া যায় না তোমাদের স্বাধীনতার সংজ্ঞায় !
একটানা কয়েক মাস অসুস্থ থাকলো শিহাব । তারপর আবার ভালো হয়ে উঠল । শরীর শুকিয়ে কাঠ । ওকে দেখে আগের শিহাবের সঙ্গে মেলাতে পারে না কেউ ।
সবধরনের কম্পিউটার ব্যবহারকারীরাই অফিস স্যুট ব্যবহার করেন । এমন বহু ব্যবহারকারী আছেন যারা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এবং পাওয়ার পয়েন্ট ছাড়া অন্য কোন অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করেন না । তবে মাইক্রোসফট অফিস ছাড়াও আরও বেশ কিছু ভালোমানের অফিস স্যুট রয়েছে । যেমন ওপেন অফিস ( openoffice . org ) । ডিফল্ট ভাবে এটি ওয়ার্ড প্রসেসরে তৈরী ফাইলসমূহ . odt ফরম্যাটে সংরক্ষন করে । তবে odt ছাড়াও এটি দিয়ে doc ফরম্যাটের ফাইল তৈরী করা যায় । . odt আন্তর্জাতিক মুক্ত ডকুমেন্ট ফাইল ফরম্যাট হলেও এই ধরনের ফাইল সরাসরি মাইক্রোসফট অফিসে খোলা যায় না । তবে অন্য ফাইল খুলতে না পারা মাইক্রোসফট অফিসের নতুন কিছু নয় । যেমন docx ফাইল মাইক্রোসফটের তৈরী করা হলেও এটি ২০০৭ এর আগের কোন সংস্করণে পড়া যায় না ।
দাদা তপন মে ২৩ , ২০১১ @ ৪ : ৫৫ অপরাহ্ন
দেশে অর্থনীতি , কৃষি , সংস্কৃতি , পরিকল্পনা , মিডিয়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিদিনই রাজাকারের উৎপন্ন হচ্ছে । এই একবিংশশতকে দেশে যেসব রাজাকার তৈরি হচ্ছে তাদের তালিকা যদি তৈরি না করা হয় , তাহলে আগামী প্রজন্মের কাছে আমরা দায়ী থাকব । কারণ এই নব্য রাজাকারদের রাজাকারীর ফলাফল ভোগ করবে আগ্রামী প্রজন্ম । তালিকা না থাকলে এই রাজাকারা তাদের খোলস বদলিয়ে সুশীল / বু্দ্ধিজীবি হয়ে যাবে । তাই আসুন নব্য রাজাকারদের চিিহৃত করতে একযোগে কাজ করি ।
মাহজাবীন জুন বলেছেন : আচ্ছা ঠিক আছে আমারও মনে থাকলো
২৪২ বার পঠিত | ৪৩ টি মন্তব্য | রেটিং + ৫ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
তিনি বলেন , দেশে আজ ফ্যাসিজমের শাসন চলছে । মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে । আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে অন্যায়ভাবে কারাগারে রেখে বাকস্বাধীনতা হরণ করেছে । বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করে অমানবিক নির্যাতন করেছে । এভাবে দেশ চলতে পারে না । এর বিরুদ্ধে জনগণকে সোচ্চার হতে হবে । গণআন্দোলনের মাধ্যমে এ ফ্যাসিবাদ সরকারের পতন ঘটাতে হবে । এ জন্য ছাত্রদলকে আগামী দিনে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে ।
যে সুশীল সমাজ এতদিন সৎ এবং যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনের বিভিন্ন বুলি আওড়িয়েছেন তাদেরও আমি সক্রিয় হতে বিনীত অনুরোধ করি । শেখ হাসিনা কিংবা খালেদা জিয়া সনদ দিলেই এদেশে কেউ সৎ হবে না । হতে পারবে না । শেষ হাসিনার দেয়া মনোনয়নে আওয়ামী লীগের তিনশত প্রার্থীর মধ্যে বেশ কিছু ' সুবিধাবাদী ' আমরা ইতোমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি । একই প্রথা অনুসরণ করবেন বেগম জিয়াও এতে কোন সন্দেহ নেই । তাই নিজ নিজ এলাকায় মানুষের প্রত্যয়কে সঙ্গে নিয়ে সুশীল সমাজকে দাঁড়াবার এটাই উপযুক্ত সময় ।
দেশনেত্রীর কত কলা গুণে - তিনি কতটুকু ওজনদার তার সুভাজনপ্রিয়দের নিকট তা মেপে বলতে গেলে একপাশে দাঁড়িপাল্লায় কতগুলো ছাগল চড়িয়ে ওপাশে স্বয়ং দেশনেত্রীকে তুলে দিয়ে মাপতে হবে । উনার লেখাটা মাত্রই গিয়ে পড়লাম - পুরো লেখায় প্রথম অংশটুকু কেবল স্বস্তিদায়ক - যাক আমরা যা ব্লগ লিখে গলাবাজি করি [ ! ] তা উনি কালে ভাদ্রে দেখে থাকতে পারেন কখনো সখনো । আমরা যখন দোকান থেকে সস্তায় কাঁকড় মেশানো চাল আশি টাকা কেজি দর
ধন্যবাদ ভাই । আপনার শান্তি লেগেছে দেখে ভালো লাগলো অনেক । ভালো থাকবেন দাদা ।
রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন প্রধান শিক অমল কৃষ্ন সরকার এবং প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করে পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী মিফতাহুল জান্নাত মিশু । সংশিষ্ট সুত্রে জানা গেছে , এদিন সকাল ৯টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত রাণীনগর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছাত্র পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় । অত্র বিদ্যালয়ের তৃতীয় - পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র / ছাত্রী মোট ২৫৭ জন ভোটারের মধ্যে ১৮৭ জন ভোটার ভোট দান করে । নির্বাচনে মোট ১৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ।
মৃদু স্মরে গান শুনছিল ছেলেটি আর ব্লগ পড়ছিল ৷ হঠাৎ ইয়াহু তে আনিকা নক করল ৷ আনিকা হচ্ছে ওর ইউনিভার্সিটির একটি মেয়ে ৷ ছেলেটিকে আনিকা কখনো দেখেনি ৷ অথচ ছেলেটি কি না জানে মেয়েটার সম্পর্কে ? মেয়েটি কোথায় থাকে , ফ্যামিলি , ওর ফ্রেন্ড সার্কেল বলতে গেলে মেয়েটি সম্পর্কে এমন কিছু নাই যে ছেলেটি জানে না ৷ ব্যাপার টা এমন না যে ও একটা মেয়ে দেখে ছেলেটি ওর উপর পারসোনাল ইন্টারেস্ট দেখিয়ে কাজ গুলো করেছে ৷ ছেলেটির স্বভাব ই এমন ৷ মানুষ সম্পর্কে ওর কিউরিসিটি অনেক ৷ মানুষের সাইকোলজি নিয়ে ওর অনেক আগ্রহ ৷ জীবনের প্রতিটি মূহুর্তে ও ওর পারিপার্শ্বিক মানুষ গুলো কে নিয়ে চিন্তা করে ৷ ওদের মানুষিকতা জানতে চায় ৷ আর সেই সাথে তো আছেই কম্পিউটার এর বিশাল দক্ষতা ৷ ওর কম্পিউটার দক্ষতা এত যে কল্পনাতীত ৷
আর যদি সে অসচ্ছল হয় , তাহলে সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত তার অবকাশ রয়েছে । আর সদাকা করে দেয়া তোমাদের জন্য উত্তম , যদি তোমরা জানতে ।
শিশির সিক্ত পল্লব এবং নিভৃতে স্বপ্নচারী ( পিটল ) পছন্দ করেছেন ।
বিনোদিনী কোনোমতেই রাজি হইল না । আশা তখন স্বামীর কাছে বড়ো অপ্রতিভ হইল ।
এতে কি বাংলাদেশ কে ছোট করা হচ্ছে না ! নিজেদেরকে নিজেরাই কেন ছোট করবো ? পজিটিভ ভাবনাগুলোই কি ভালো না ? হোক না সেটা হাসির বিষয় - দেশ বলে কথা !
র্যাব - পুলিশের প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে ক্রসফায়ার , এনকাউন্টার বা বন্দুকযুদ্ধ নামে বিচারবহির্ভূত হত্যার যে বিবরণ দেয়া হয় তার প্রথমটি পাওয়া গেছে ১৯৭৫ সালের ২ জানুয়ারি । পুলিশের দেয়া ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল , ' পূর্ববাংলার সর্বহারা পার্টি ' নামে পরিচিত একটি গুপ্ত চরমপন্থী দলের প্রধান সিরাজুল হক সিকদার ওরফে সিরাজ সিকদারকে পুলিশ ১ জানুয়ারি চট্টগ্রাম থেকে গ্রেফতার করে । একই দিন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে ঢাকা পাঠানো হয় । জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনি স্বীকারোক্তিমূলক এক বিবৃতি দেন । এতে তার পার্টি কর্মীদের কয়েকটি গোপন আস্তানা এবং তাদের বেআইনি অস্ত্র ও গোলাবারুদ রাখার স্থানে পুলিশকে নিয়ে যেতে রাজি হন । সেভাবে ২রা জানুয়ারি রাতে একটি পুলিশ ভ্যানে করে তাকে ওইসব আস্তানার দিকে পুলিশ দল নিয়ে যাওয়ার সময় তিনি সাভারের কাছে ভ্যান থেকে লাফিয়ে পড়ে পালানোর চেষ্টা করেন । তার পলায়ন রোধ করার জন্য পুলিশ দল গুলিবর্ষণ করলে তাত্ক্ষণিক ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয় । এ ব্যাপারে সাভারে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে । '
আমি একজনকে চিনতাম , যে ঘুষ খাওয়ার সুযোগ পাবে বলে তার নিজের দলকে ভোট দিয়েছিল ।
ওই সময় শিক্ষা বিস্তার , স্কুল প্রতিষ্ঠা , পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন ও প্রকাশের জন্য অনেক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল । আমরা জানি শিক্ষা নিয়ে এ সময় অনেক কমিশনও গঠিত হয় , যারা জরিপ চালিয়ে প্রকৃত অবস্থা জেনে করণীয় নির্ধারণ করতে চেয়েছে । এসব প্রতিবেদনে শিক্ষা বিস্তারে অগ্রগতির অন্তরায় হিসেবে প্রায়ই পাঠ্যবইয়ের অভাবের কথা বলা হয় । ১৮৫২ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ জুন সংবাদ পূর্ণচন্দ্রোদয় - এর সম্পাদকীয়তে লেখা হয় " গভর্নমেন্টের যে কয়টা পাঠশালা আছে তাহাতে বাংলাভাষা শিক্ষা দিবার শৃঙ্খলামাত্র নাই । - ভাষা শিক্ষার নিমিত্ত কেবল বর্ণমালা , নীতিকথা ইত্যাদি দুই - তিনখানি পুস্তক ভিন্ন অন্য পুস্তক পাঠ হয় না , তাহাতে ভাষার সম্যক জ্ঞান বৃদ্ধির কেমন সম্ভাবনা পাঠকবর্গ বুঝিতে পারিবেন । "
আমার কাজিনের কিচেন সরি চিকেন পক্স উঠছে তো আমার আরেক ফ্ল্যাটমেট বাসা ছেড়ে এক সপ্তাহের জন্য ভাগছে কারন তার নাকি আগে কখনোই পক্স হয় নাই তাই সে বুই পাইছে
আলমগীর ভাইকে আসলেই স্যালুট জানাই । আপনি অনেক আগেই এসব চামচাদের কথা বুঝতে পেরেছিলেন । আসলে এই চামচারাই আজীবন বেঁচে থাকবে , আর আমরাই একে একে নিঃশেষ হতে থাকব ।
পত্রিকাটির মালিক প্রতিষ্ঠান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল গ্রুপের চেয়ারম্যান জেমস রুপার্ড মারডক জানানা , অন্যায় কর্মকাণ্ডের জন্য পত্রিকাটির ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে । তাই ১০ জুলাই রোববার এর সর্বশেষ সংখ্যাটি প্রকাশিত হবে । এ সংখ্যায় কোনো বিজ্ঞাপন থাকবে না । সর্বশেষ সংখ্যার বিক্রি থেকে পাওয়া অর্থ কোনো ভালো কাজে ব্যয় করা হবে ।
বিডি আইডল বলেছেন : প্রোফাইল পিকের ইস্যুটা সলভড হয়েছে মনে হচ্ছে
নাফিস বলেছেন : সকাল আসেনা , আয়না হাসেনা , জানালা খোলা মেঘ , সে ভালোবাসে না
এবার একটু অন্য বিষয় নিয়ে কথা বলি । কিছুটা সচেতনভাবেই তুমি হয়তো বিষয়গুলো নিজে উত্থাপন করোনি তোমার লেখায় । সম্ভবত পাঠককে অযথা " বিরক্ত " করতে চাওনি ।
বেশ কয়েকদিন ধরেই নেতিবাচক খবরের শিরোনাম হ " িছলেন বলিউডের ঐশ্বরিয়া রাই ব " চন । তবে অ্যাশ ভক্তদের জন্য এবারে একটি সুসংবাদ । জানা গেছে , ফরাসি সরকারের পক্ষ থেকে ' নাইট অফ দ্য অর্ডার অফ আর্টস অ্যান্ড লেটারস ' সম্মানায় ভূষিত করা হয়েছে অ্যাশকে । ১৩ জুলাই বুধবার নয়াদিল্লীতে তাকে এই সম্মাননা জানানো হয়েছে । খবর টাইমস অফ ইন্ডিয়ার । সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে , এশিয়ার অভিনেত্রীদের মধ্যে ঐশ্বরিয়াই প্রথম , যিনি এই সম্মাননা পেলেন । এ ছাড়া সবচেয়ে কম বয়সী ভারতীয় নাগরিক হিসেবেও এই সম্মাননা পেয়েছেন তিনি । এর আগে এই সম্মাননা পেয়েছেন শাহরুখ খান , জর্জ ক্লুনি , মেরিল স্ট্রিপ এবং রবার্ট রেডফোর্ড । সংবাদমাধ্যমটি আরো জানিয়েছে , শিল্প , সংস্কৃতি বা সাহিত্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবেই ফ্রান্সের অন্যতম সম্মানসূচক এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয় । এই সম্মাননা ভারতের পদ্মবিভুষণ অ্যাওয়ার্ডের সমমর্যাদাপূর্ণ বলেই জানা গেছে । নয়াদিল্লীতে অব ¯ ি ' ত ফরাসি দূতাবাসে ১৩ জুলাই ঐশ্বরিয়ার হাতে এই সম্মাননা তুলে দিয়েছেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত জেরম বোনাফন্ট । অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে অ্যাশের পরিবারের সদস্যরা উপ ¯ ি ' ত ছিলেন বলেও জানা গেছে ।
জানা যায় , শুক্রবার মোক্তারের চর ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় । নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আলাউদ্দিন বেপারী ৬ ভোটে বিজয়ী হন । নির্বাচনের দুই দিন পর ইউনিয়নের ৮নং চেরগাআলী বেপারীকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে ব্যবহৃত ও অব্যবহৃত ৩৭টি ব্যালট পেপারের মুড়ি বই উদ্ধার করে নড়িয়া থানা পুলিশ । এ ঘটনায় আজ দুপুরে ওই কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল ও পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করে এলাকাবাসী । মিছিলটি নড়িয়া বাজার প্রদক্ষিণ করে উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে । পরাজিত প্রার্থী বাদশা শেখের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন - মামুন মোস্তফা সিকদার , মো . তারা মাদবর , চাঁন মিয়া সিকদার , কদম আলী শেখ , মো . ইউনুস মিয়া প্রমুখ । সমাবেশে বক্তারা আগামীকালের মধ্যে ঘোষিত ফলাফল বাতিল করে পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানান । এ ব্যাপারে অপর পরাজিত প্রার্থী শাহআলম চৌকিদার বলেন , ফলাফল বাতিল করে পুনরায় নির্বাচন না দিলে উচ্চ আদালতে মামলা করা হবে বলে তিনি জানান । নড়িয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো . জাহিদুল ইসলাম বলেন , যে ব্যালট পেপার পাওয়া গেছে তা সিলগালা করে একটি সাধারণ ডায়েরি ( জিডি ) করে থানায় রাখা হয়েছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এমআর / শাসি / ১৭ . ৫১ ঘ . )
নয়া নারী উন্নয়ন নীতিমালায় উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে নারী - পুরুষের সমঅধিকারের বিধান রাখা হয়নি বলে জানিয়েছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ড . শিরীন শারমিন চৌধুরী । তিনি বলেন , নয়া নীতিমালায় উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে নারীর অধিকার ও পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা হয়েছে । একই সঙ্গে নারীর অর্জিত সম্পত্তিতে তাদের সম্পূর্ণ অধিকার ও নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিতের বিধান রাখা হয়েছে । নীতিমালায় কোনো অনুচ্ছেদেই উত্তরাধিকার সম্পত্তি নারী - পুরুষের সমঅধিকারের কথা বলা হয়নি । এ নিয়ে কয়েকটি সংবাদপত্রে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তা একেবারেই ঠিক নয় । গতকাল মঙ্গলবার সদ্য অনুমোদিত নারী উন্নয়ন নীতিমালা নিয়ে সমকালের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় তিনি এসব কথা বলেন । প্রতিমন্ত্রী বলেন , নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে জরুরি বিষয়াদি_ স্বাস্থ্য , শিক্ষা , প্রশিক্ষণ , জীবনব্যাপী শিক্ষা , কারিগরি শিক্ষা , আয়বর্ধক তথ্যপ্রযুক্তিতে পূর্ণ ও সমান সুযোগ দেওয়া হয়েছে নয়া নীতিমালায় । একই সঙ্গে উপার্জন , উত্তরাধিকার , ঋণ , ভূমি এবং বাজার ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অর্জিত সম্পদের ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রণয়ন করা হয়েছে । ড . শিরীন শারমিন বলেন , উত্তরাধিকার থেকে প্রাপ্ত সম্পত্তি প্রসঙ্গে নীতিমালায় সুস্পষ্ট করে বলা হয়েছে , ' উত্তরাধিকার হতে প্রাপ্ত সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণ করার সুযোগ থাকবে নারীদের । ' কিন্তু সম্পত্তি বণ্টনের ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি । বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী উত্তরাধিকার সম্পত্তি পাবেন নারীরা । তবে ওই সম্পত্তির অধিকার ও নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা হয়েছে নীতিমালায় । তিনি বলেন , ১৯৯৭ সালের নারী উন্নয়ন নীতিমালার আলোকে নয়া এ নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে । ওই নীতিমালায় উত্তরাধিকার সম্পত্তিতে নারী - পুরুষের সমঅধিকারের বিধান বলে কিছুই ছিল না । অনেকে ভুল ব্যাখা দিয়ে নারীনীতি বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন ।
পোষ্ট করেছেন : ১৯ টি মন্তব্য করেছেন : ৩২০ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ১০ মাস ১২ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৫২৪৪ বার
ইসলাম ও পাকিস্তানের দুশমনরা আলেম ওলামা , মাদ্রাসার ছাত্র ও ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদেরকে ব্যাপকভাবে হত্যা করে এ কথাই প্রমাণ করেছে যে , এসব লোককে খতম করলেই পাকিস্তানকে ধংস করা যাবে । আলেম , ও দিনদারদের ওপর এই হামলা আল্লাহ্রই রহমত , কারণ এই হামলা না হলে তহারা আত্মরক্ষা ও পাকিস্তানে হেফজতের জন্য রাজাকার , আল বদর , আল শামস , মুজাহিদ ও পুলিশ বাহিনীতে ভর্তি হবার প্রয়োজন বোধ করত না । ' . . . . . . . . . .
এইবার দেখেন কোনটা আপনার ভালো লাগে । গুড লাক্ ! !
আশা করি প্লাগইনটি ব্যবহার করে আপাযত আপনাদের ভালো লাগবে ।
নাস্তিকদের বয়কট করা নিয়ে দেওয়া পোস্টেই লোকটাকে আমার সন্দেহ হয়েছিল । গতকাল তা আরো দৃড় হল । আমি নিজে শিবিরের ছেলেদের যতটা দেখেছি তারা চটি বা পর্ন নিয়মিত দেখে না । মাঝে মাঝে হয়ত দেখে কিন্তু খুব কম । এই মেঘলা পর্নসাইটের একজন ভাল গ্রাহক তা সে নিজেই প্রমাণ করেছে । যাদের ছাগু বা ছাগুমনস্ক বলা হয় তাদের সবারই . . .
পাঁচ সমরেন্দ্রর চেতনার ভেতরে স্বদেশ - কাতরতা তো ছিলই , সেইসঙ্গে ছিল মর্ত্যকাতরতা । বলা যায় , তাঁর স্বদেশ - ভাবনাই তাঁকে বৈশ্বিক - চেতনায় অগ্রসর হতে উদ্বুদ্ধ করেছিল । সে - কারণইে গান্ধী হত্যাকান্ড যেমন তাঁকে ব্যথিত করে তুলেছিল , তেমনি মার্টিন লুথার কিংয়ের হত্যাকান্ড তাঁকে বিচলিত করে তুলেছিল । সে - হত্যাকান্ডের প্রতিক্রিয়ায় সমরেন্দ্র ' রাজা ' কবিতাটি লিখেছিলেন , যেখানে তিনি বলেছিলেন : ' দু - চোখের থেকে বড় এবং গভীর দর্পণ নেই বলে / আমরা কেউই কারো দিকে তাকাতে পারছি না । হায় ভালোবাসা / মানুষের অভিধানে আর তোমার জন্য কোনো জায়গা রইল না । ' ( ছায়ার সঙ্গে পা মিলিয়ে , ১৯৬৮ ) । এই কবিতা রচনার অনেক বছর পরে এসেও তিনি মার্টিন লুথার কিংকে ভুলতে পারেননি । যাঁকে কবি ' রাজা ' বলে সম্বোধন করেছিলেন , তাঁকে কি সহজে ভোলা যায় ? ' গ্রেট ওয়াল : লস অ্যানজেলেস ' কবিতায় তিনি বলেছেন : ' ইতিহাস ছোট হয়ে এই দীর্ঘ দেয়ালে সেজেছে / আমেরিকা ! … / মার্টিন লুথার কিং আপনি কি এখন এখানে এসে / খুনি আমেরিকাকে ক্ষমা করে দেবেন না ? ' ( কফি হাউসের সিঁড়ি , ১৯৯৪ ) ।
৫ এর জন্য কি করতে হবে ? ক . আন্তর্জাতিকভাবে বাঙালী যারা প্রতিষ্ঠিত আছেন তারা পৃথিবীর সম্ভব সব আদালতে মামলা করবেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে
নীলিমা বলেছেন : হাঁ ভাইয়া দোয়া করবেন ওর জন্য , আমি নতুন লিখছি ব্লগে । লেখা কেমন হয়েছে তাত বললেন না । আপনার জন্য শুভ কামনা ।
একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশের নাগরিক হিসেবে জামাতের দৈনিক নয়া দিগন্তে প্রকাশিত কোন খবরই আমি বিশ্বাস করতে চাই না ! ! !
১৮ / ১৯৪১ নোবেলজয়ী [ ১৯২০ ] জার্মান রসায়নবিদ হেরমান নের্নস্টের মৃত্যু । ১৮ / ১৯৬২ কোয়ান্টাম তত্ত্বের উদ্ভাবক বিজ্ঞানী নীলস বোর এর মৃত্যু ।
সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে , মোবাইল ফোন ব্যবহারে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পায় এ বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি সাতটি দেশে গবেষণা চালিয়েছেন গবেষকরা । আমেরিকা , চীন এবং অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা জানিয়েছেন , চালু থাকা মোবাইল ফোন প্যান্টের পকেটে হলে তা শুক্রানু তৈরির পরিমাণ কমিয়ে দেয় ।
বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন , " সরকারের অন্যায়ের প্রতিকারের জন্য দেশে ন্যায়বিচারের কোনো সুযোগ ও পরিবেশ সরকার রাখেনি । এ অবস্থায় ক্ষমতাসীনরা ধরাকে সরা জ্ঞান করছে । তাদের হাতে কোনো সম্মানিত নাগরিকেরই মর্যাদা ও সুনাম নিরাপদ থাকছে না । "
১২ ) প্লেনে হাইজাক হবার পরে যারা যাত্রি ছিল , বলা হয় তাদের কেউ কেউ মোবাইল ফোনে তাদের আত্নিয় স্বজন দের সাথে কথা বলেছে । পরবর্তিতে তদন্ত করে দেখা গেছে সেই সব কলের কোনো বিল চার্জ করা হয় নাই । কেনো ?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে ওয়েব হচ্ছে এক বিশাল সংখ্যক ক্লায়েন্ট / সার্ভারের সমন্বয় । আমরা যারা সাধারন কম্পিউটার ব্যবহারকারী তারা হচ্ছি ক্লায়েন্ট আর অপরপক্ষে কোন একটি অফিসে বা কোন এক জায়গায় বসানো তুলনামূলক ভাবে একটু দ্রুতগতি সম্পন্ন কোন একটি কম্পিউটার হচ্ছে সার্ভার । সার্ভারের কাজ হচ্ছে চব্বিশ ঘন্টা কোন না কোন ইউজারের অনুরোধ মতো কাজ করা । ধরুন কোন একজন ইউজার বা ব্যবহারকারী কোন ভাবে - ফোন লাইন বা টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের মাধ্যমে , কোন একটি সার্ভারের সাথে সংযুক্ত । এখন ইউজারটি ব্রাউজার নামক একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে একটি অনুরোধ পাঠালো - ' ' প্রিয় সার্ভার আমাকে index . html ফাইলটি দাও ' ' । সার্ভার নামক যে কম্পিউটারটি ছিল তাতে এধরনের অনুরোধ শোনার এবং সে অনুযায়ী কাজ করার জন্য একটি সফটওয়্যার রান করছিল । প্রোগ্রামটি এই অনুরোধ মতো সেই ফাইলটি সেই ব্রাউজারের কাছে পাঠিয়ে দিল । ব্রাউজার তাকে সঠিক ভাবে প্রদর্শনের ব্যবস্থা করল এবং ব্রাউজারের সামনে বসে থাকা মানুষটি তখন সেই ফাইলটির ভিতরকার জিনিসটি দেখতে পেল । এর মধ্যে বেশ কয়েকটি জটিল ধাপ এবং পদ্ধতি রয়ে গেছে । এই ধরনটি ছাড়াও আরো অনেক ধরনের সার্ভার বনাম ক্লায়েন্ট যোগাযোগ পদ্ধতি রয়েছে । এই পদ্ধতিকে বলা হয় এইটিটিপি বা হাইপারটেকস্ট ট্রান্সফার প্রটোকল । এই প্রোটোকল ব্যবহার করেই ক্লায়েন্ট এবং সার্ভারের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপিত হয় এবং আদান প্রদান চলে ।
বৃষ্টি পড়ে টুপটাপ টুপটাপ জানলা দিয়ে দৃষ্টি মেলে বৃষ্টি দেখি চুপচাপ । বৃষ্টি পড়ে ঘাসের ডগায় , ফুলের পরে কেউ দেখেনা মনের মেঘে নিত্য কত বৃষ্টি ঝরে । ঐ আকাশে মেঘ ফুরোলেই বৃষ্টি থামে এই আকাশে টিপটিপিয়ে বৃষ্টি তবু বৃষ্টি নামে । বৃষ্টি পড়ে টুপটাপ … Continue reading →
সিটিজি৪বিডি বলেছেন : কারন বেশী ভাগ শ্রমিক আরবী - ইংরেজীতে কথা বলতে পারেনা তাই . .
তির্যক বলেছেন : পোষ্ট করেছেন : ৩৮ টি মন্তব্য করেছেন : ১৮৮৩ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৭ মাস ০ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ২২৫৯ বার এটা জেনারেশন । একটা লিখায় মন্তব্য করলে দুই থেকে তিন বার পটিত হয়ে যায় । ওনার মন্তব্য ১৮৮৩ টি তাহলে উনি কতবার দেখেছেন ব্লগটা ? কিছু ট্যাকনিক্যাল সমস্যা আছে
ঢাকা , ১২ জুলাই : বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্যাকেজ প্রিভিউ কমিটি থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের নির্দেশে বাদ পড়েছেন উপ - মহাপরিচালক ( অনুষ্ঠান ) । সম্প্রতি এক দাফতরিক আদেশে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেয়া হয়েছে । এতে করে বিটিভিতে নতুন জটিলতা তৈরি হয়েছে । কারণ প্যাকেজ অনুষ্ঠান সংক্রান্ত যাবতীয় চিঠিতে স্বাক্ষর করেন উপ - মহাপরিচালক । যেহেতু এই পদের কর্মকর্তা . . . বিস্তারিত »
ধানমন্ডির শিল্পাঙ্গন গ্যালারির উঠোনটা ভরে উঠতে খুব বেশি সময় লাগে না । নানা মানুষের আনাগোনা । কেউ এসেছে শিল্পকর্মগুলো দেখতে , কেউবা এসেছে সেই নিপুণ শিল্পকর্মগুলো থেকে পছন্দেরটি কিনে নিয়ে যেতে । এখানে চলছে ' পুনরায় প্রকৃতি ' শীর্ষক শিল্পী সমীরণ দত্তের একক প্রদর্শনী । ২০ নভেম্বর কারুশিল্প গবেষক ও ডিজাইনার চন্দ্রশেখর সাহা মোম জ্বালিয়ে প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন । তিনি বলেন , শুকনো মৃত কাঠের মধ্যেও যে একজন শিল্পী প্রাণ সঞ্চার করতে পারেন , ঠিক তা - ই প্রমাণ করেছেন সমীরণ দত্ত । ' শিল্পী সমীরণ দত্ত বলেন , ' গাছের যেসব শেকড় - বাকড় মাটির ওপর উঠে আসে , সেসব দেখতে ছোটবেলা থেকেই আমার ভালো লাগত । বন্ধুরা যখন খেলতে যেত , তখন আমি ওই সব শেকড়ের পাশে বসে ভাবতাম । তারপর বড় হয়ে আপন মনেই এসব ফেলনা কাঠ আর শেকড়ে সিরিশ কাগজ দিয়ে ঘষাঘষি করতাম । তারপর এই কাঠগুলো বিভিন্ন বস্তুর আকার পেত । আমার এই শিল্পকর্মগুলো যতই নান্দনিক আর বাণিজ্যিক হোক না কেন , এই ফেলনা সম্পদকে কেন্দ্র করে আমি একটা কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি করার চেষ্টা করছি । ' গ্যালারির উঠোন পেরিয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে কাঠের ফ্রেমে বন্দী মানুষের ভাস্কর্য । এর একটু পাশেই আছে লিচুগাছের টুকরো কাঠ দিয়ে বানানো একটি স্নানঘাটের দৃশ্য । কয়েকজন নারী স্নান সেরে ফিরছেন । আছে মস্ত কাঠের পাওয়ালা একটি টেবিল , ধাপে ধাপে উঠে যাওয়া মোমদানি , আলনা , চুড়ির আলনা , কলমদানি , টিভি ট্রলি । পরের ঘরেই মেঝেজুড়ে সাজিয়ে রাখা আছে লিচুগাছের মস্ত বড় গুঁড়ি দিয়ে বানানো বিশাল এক টেবিল । টেবিলের পাশে বসার জন্য গাছের গুঁড়ি আর কাঠ দিয়ে বানানো হয়েছে হরেক রকম চেয়ার । গাছের গুঁড়ি আর শেকড়কেই টেবিল - চেয়ারের আদল দেওয়া হয়েছে । প্রদর্শনীটি ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলবে ।
অনেক রক্ত যুদ্ধ গেলো , অনেক রক্ত গেলো , শিমুল তুলোর মতো সোনারূপো ছড়ালো বাতাস ।
লেখক বলেছেন : ঐ সময়টাতে শেখ মুজিবের অনেক লিমিটেশন ছিলো , উনি ছিলেন সম্ভবত আওয়ামীলীগের অনেক নেতাদের কাছে জিম্মি তথা অতি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিলেন । তার জন্যই সম্ভবত তাকে অনেক মূল্য দিতে হয়েছিলো । আর তাছাড়া সেনাবাহিনীর সাথেও তার একটা দূরত্ব তৈরি হয়েছিলো । সিনিয়র ব্লগারেরা ব্যাপারটা আরও ভালো ব্যাখ্যা করতে পারবেন । তাদের অংশগ্রন কাম্য । ধন্যবাদ ।
১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি ( ইউ এন ডি পি ) ১১ জুলাইকে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস হিসেবে পালন করার . . . বিস্তারিত
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে তুমুল হট্টগোল : গত ২৭ এপ্রিল বিএসএমএমইউতে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অনুষ্ঠানস্থলে সংর্ঘষে জড়িয়ে পড়েন চিকিত্সক , আনসার ও ড্রাইভার । ওই ঘটনায় কমপক্ষে ১০ জন আহত হয় । আহতদের মধ্যে ৪ আনসার ও ২ ড্রাইভারকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় । ডা . মিলন হলে বাংলাদেশ প্রাইভেট মেডিকেল প্রাকটিশনার অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচন - ২০১০ উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা অনুষ্ঠান চলছিল । অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা . আফম রুহুল হক ।
প্রতিবাদে বাড়ি - গাড়ি ও দোকান ভাঙচুর করেছে ছাত্রলীগ কর্মীরা কাজী দীপু , মুন্সীগঞ্জ থেকে : মুন্সীগঞ্জের হরগঙ্গা কলেজ ক্যাম্পাসে গতকাল রোববার বিএনপি কর্মীদের হাতে কলেজ ছাত্রলীগের সহ - সভাপতি মেহেদী হাসান , রনি ও মাঈনউদ্দিন ছুরিকাহত হওয়ার জের ধরে উত্তেজিত ছাত্রলীগ কর্মীরা শহরের খালইস্ট ও পুলিশ সুপারের বাসভবনের কাছে মাঠপাড়া এলাকায় হামলা চালিয়ে প্রায় ১২টি বাড়িঘর , ৬টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ১২টি গাড়ি ভাঙচুর করেছে । বিস্তারিত … »
লেখক বলেছেন : যাবে । তবে নাম আর লিঙ্ক দিতে হবে ।
সবকটাই লোকে শখ করে খায় । জনপ্রিয় হোটেলের যেমন ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন ভালো হবার দরকার পরে না তেমন জনপ্রিয় খাবার বলেই বোধহয় পরিবেশনের ধার ধারে না ।
আমাদের মেডিকেল রিপোর্টার জানান , গতরাত ৮টার দিকে কালসীর মতলব জেনারেল স্টোরে চাঁদা না পেয়ে ৩ / ৪ জন সন্ত্রাসী দোকানে কর্মরত সজীবকে লক্ষ্য করে গুলি করে । গুলি সজীবের বুকের ডানপাশে লাগলে সে লুটিয়ে পড়ে । আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় জনতা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সোয়া ৯টায় কর্তব্যরত চিকিত্সক তাকে মৃত ঘোষণা করেন ।
প্রতিদিন ভাই , আপনার এই লেখার সূত্র দিলে ভালো হতো , কারণ পড়ে যদি কেউ চ্যালেঞ্জে করে তাহলে জাস্ট সূত্রটা দেখায় দিলেই হবে ।
গাইবান্ধা , ১৮ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : গাইবান্ধায় নির্বাচনোত্তর সহিংসতা ও পুলিশের অস্ত্র ছিনতাইয়ের ঘটনায় ৩ শতাধিক গ্রামবাসীর বিরুদ্ধে পুলিশের দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার আতঙ্কে ৩ গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে । দিনের বেলায় গ্রামে পুরুষ মানুষ দেখা গেলেও রাতে নিজের বাড়ি ও গরু পাহারা দিচ্ছে মহিলারা । নিজেদের সম্ভ্রম নিয়েও এখন ভীতসন্ত্রস্ত তারা । জানা যায় , নির্বাচনোত্তর সহিংসতায় পুলিশকে মারপিট করে অস্ত্র ছিনতাইয়ের ঘটনায় জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার কঞ্চিবাড়ি , বজরা ও কালিরভিটা গ্রামের ৩ শতাধিক অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে পুলিশ । তবে অস্ত্র ছিনতাইয়ের সাথে জড়িত ২ অপরাধী গ্রেফতার এবং অস্ত্র উদ্ধার হলেও কাটেনি গণগ্রেফতার আতঙ্ক ।
যেই এম্রিকা ইউনুস সাহেবরে লইয়া লম্ফঝম্প মারতাছে তাদের জিগান তো , কুকাম তো এম্রিকায় অনেকেই করে , তাইলে ক্লিনটন ভাইজানে করলে সমস্যা কি ?
সম্ভব হলে , বড় মনিটর২৪ ইঞ্চি বাদ দিয়ে ১৭ ইঞ্চি মনিটর ব্যবহারের চেষ্টা করুন । ডেক্স টপের ইমেজ পরির্বতন করুন , আমদের চোখে জন্য ভাল এমন রং যেমন 「 সবুজ 」 । কালার কোডদিয়ে বললে হবে , ১৬বিটের কালার 「 # 008000 」 ২১৬ বিটের 「 # 009999 」 বা এর কাছাকাছি রং ব্যবহার করুন । ইমেজ না থাকে 「 এম এস পেইন্ট 」 নিজে তৈরি করে নিন । আশা করি কিছুটা উপকৃত হবেন । : cool : ※ সবার চোখ সমান নয় তাই , আপনি নিজেই জানেন কোন রংটা আপনার চোখের জন্য ভাল । জরীপের ফলাফল থেকে জানা গেছে প্রকৃতির রং সাধারণত চোখের জন্য ভাল ।
[ এক ] আজকের দুনিয়ায় নারীকে পণ্য হিসেবে বাজারজাত করতে বিশ্ব অর্থনীতির কথিত উন্নয়ন পরিসংখ্যান সহ অনেকের অনেক রকম অবদান বা ভূমিকা থাকলেও এক্ষেত্রে সবাইকে টেক্কা দিয়ে চলেছে হলিউড - বলিউডের সর্বগ্রাসী স্বপ্নীল থাবা । মাদকাসক্তদের মতই বিশ্ব আজ আসক্ত এই দুই ' উড ' - এর নেশায় । উন্নত প্রযুক্তির হাত ধরে এই দুই ' উড ' সংস্কৃতি এখন সিনেমা হলের সীমানা পেরিয়ে ঢুকে পরেছে মানুষের …
লেখক বলেছেন : লেবেলের নিচে না হইলেও গেজেট নামে একটা লিঙ্ক পাবেন । আগে ল্যাব থেকে এনাবল করে নিতে হবে ।
ইজিবাইক বলেছেন : স্টিকি করা হউক । আমরা সবাই এগিয়ে আসি শিশুটির জন্য
কবে হবো সত্যিকার একজন " মানুষ " ? কবে হবে সেইরকম একটা জাতি ? মৃত্যু চলে এলেও কি কোন পরিবর্তন দেখতে পাবো না ? ? কোনদিনই কি এইরকম কিছু হবে না ? ?
স্বাধীন আকাশ বলেছেন : আমি ইয়াকুজা হমু । ইয়াকুজা হইলে বহুত মজা । শুনছি পুলিসেও নাকি কিছু বলার সাহস পায় না
বিডি আইডল বলেছেন : ইমেল্ডা মার্কোসের কথা মনে পড়ে গেল
চার : মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে । মানসিক চাপ , হতাশা থেকে শারীরিক সামর্থ ক্ষতিগ্রস্ত হয় । মানসিক চাপ কমানোর জন্য ওষুধ নির্ভরতা কমিয়ে যে কারণে মানসিক চাপ পরিলক্ষিত হচ্ছে তা নিরসনে সচেষ্ট হতে হবে । নিজের যা আছে তাই নিয়েই সুখী থাকতে চেষ্টা করুন । বিবাহিত হলে দাম্পত্য জীবন আনন্দময় করা চেষ্টা করুন । প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন । তবে কখনও শরীরের শক্তি বাড়াতে উত্তেজক ওষুধ খাবেন না ।
মি ইসলাম এ বিষয়ে বলতে গিয়ে জানান , তিনি মনে করেন , নিজেদের সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখতে ব্যক্তিগত আগ্রহ এবং সরকারী পর্যায়ের উদ্যোগ এবং গবেষণার প্রয়োজন আছে । তিনি মনে করেন , একজন ব্যক্তি যে মাধ্যমেই তার প্রতিভা বিকশিত করুক না কেন , তার মধ্যে দেশপ্রেম থাকলে আপন সংস্কৃতি বিকশিত হবে ।
উইন্ডোজে খেলার জন্য নিড ফর স্পীড বলে একটা গেম আছে । কঠিন লড়াই করে গাড়ীর দৌড় প্রতিযোগীতায় জিততে হয় । ওটা খেলতে কঠিন মজা পেতাম । প্রতিটা চ্যালেঞ্জ জিততে দারুন মজা । কয়েকদিন পরেই কম্পিউটারের প্রতিযোগীগুলো কোনক্রমেই পেরে উঠতো না । বন্ধু বান্ধবের যারা খেলতো তারা তো কম্পিউটারের সাথেই পারে না । আমার সাথে পেরে ওঠার প্রশ্নই ওঠে না . . . . . . তাই ওদের সাথে খেললে মজা নষ্ট হয়ে যায় । আমার ছোট দুই ভাইও কঠিন গেমার ছিল . . . ওদের সাথে তাই জমতো । এছাড়া কল অব ডিউটি বা সিমসিটি টাইপের স্ট্রাটেজি গেমগুলোও চরম আকর্ষনীয় ছিল । সবসময়ই টানটান উত্তেজনা আর চ্যালেঞ্জ । চ্যালেঞ্জ না থাকলে যে কোনো গেমই ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে যায় । লিনাক্স ব্যবহার শুরু করে ভেবেছিলাম কঠিন একটা বিষয় আয়ত্তে আনছি . . . চ্যালেঞ্জ জয় করছি . . . . কঠিন ভাব নেয়া যাবে । লোকজন ইমপ্রেস হবে । আজ এটা সমস্যা , কাল ওটা সমস্যা . . . . রাতে চিন্তায় ঘুম হবে না , চোখের নিচে কালি পড়বে । এই করতে হবে , সেই করতে হবে . . . . . দুশ্চিন্তায় ডায়বেটিস হয়ে যাবে , হার্টের সমস্যা দেখা দিবে , মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাবে . . . . . . . . . লোকজন জিজ্ঞেস করলে মুখ ঝামটা দিয়ে বলা যাবে . . . " ধুর মিয়া অফ যান - জানেন নাতো কী রকম দৌড়ানীর উপরে আছি " । আহ . . . . কী চরম চ্যালেঞ্জ আর উত্তেজনা । আমার সে আশায় গুড়ে বালি । লিনাক্সে কোন চ্যালেঞ্জই নাই । একেই তো বিনামূল্যে দেয় সেজন্য জুয়া খেলে টাকা হারাবার মত উত্তেজনা নাই , তার উপর চৌর্যবৃত্তির দারুন থ্রীল পুরাটাই মিস . . . . . . . অথচ পাইরেটেড উইন্ডোজে কত্ত উত্তেজনা ; আজকে জেনুইনিটি টেস্ট কালকে ম্যালওয়্যার , পরশু ভাইরাস . . . . চ্যালেঞ্জের পর চ্যালেঞ্জ . . . কখনই ম্যাড়মেড়ে ভাব নাই । জেনুইনিটি টেস্টের সেই উইজেটটা নিউট্রাল করা দারুন উত্তেজনাকর . . . . বিল কাকুর মাইক্রোসফটকে টেক্কা দেয়া বলে কথা ! ইন্টারনেট ঘেটে পদ্ধতি বের করে তারপর প্রসেস বন্ধ করতে হয় , ফাইল মুছতে হয় , রেজিস্ট্রি এন্ট্রি মুছতে হয় . . . . এজন্য ব্যাকআপ নিতে হয় কারণ ভুল ভাল হয়ে গেলে মেশিন বসে যাবে - - - - ওয়াও ! ! এরকম টান টান উত্তেজনা না থাকলে জীবন চলে ! অবশ্য , অরিজিনাল উইন্ডোজ ব্যবহার করলে এইসব করা লাগবে না - অন্তত তাই হওয়ার কথা । অবশ্য চুপি চুপি জানিয়ে রাখি , অরিজিনাল উইন্ডোজ ব্যবহারকারীগণ হতাশ হবেন না . . . . . . বিল কাকুর এই উইজেট আপনাদের জীবনেও উত্তেজনার আনন্দ দিতে পারে . . . অনেক অরিজিনাল / জেনুইন ব্যবহারকারীকেও এই উইজেট পাইরেটেড বলেছে বলে শোনা যায় - - - অবশ্য এতে উত্তেজিত হয়ে কারো হার্ট এ্যাটাক হয়েছে বলে শুনিনি । তারপর ধরুন নতুন নতুন উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমগুলো হাইফাই হার্ডওয়্যার ছাড়া চলে না । অনেক ড়্যাম , অনেক বড় হার্ডডিস্ক , উচ্চমার্গীয় প্রসেসর এই সব লাগেই । এ্যাতসব হাইফাই হার্ডওয়্যার কিনলে কত ভাব নেয়া যায় , বলা যায় যে ঐসব বড় বড় হার্ডওয়্যার কম্পানিকে আমরা বাঁচিয়ে রেখেছি - - অথচ ব্যাটা ফাউল লিনাক্স , কম শক্তির পিসিতেও নাকি অনায়েসে চলে । শালার . . . টাকা খরচের উপায়ই নাই । তারপর ধরেন , ভাইরাস ভাইদের কথা । সবসময় কত উত্তেজনার মধ্যে রাখে - এই মারলো রে তো সেই মারলো করে সবসময় হৈ হুল্লোরের মধ্যে থাকা যায় । একবার দেখা গেল সকলের স্ক্রীনে ছোট ব্যানারে কী জানি হ্যাক ডে লেখা দুইটা আস্তে আস্তে ইতস্তত ঘুরাঘুরি করছে । যত ক্লিক করা হয় তত বংশ বৃদ্ধি করতে থাকে । ইন্টারনেট ঘেটে ঐটা দুর করার পদ্ধতি দেখে খুঁজে খুঁজে ওগুলো মোছা হল . . . . . . . . বলেন তো , একঘেয়ে জীবনের মধ্যে এমন ব্যতিক্রম না থাকলে ভাল লাগে ! অথচ আমার কম্পিউটারে এমন কিছুই নাই । ভাইরাস নাকি বানানোরও কোন রাস্তা খোলা রাখে নাই । আগে লিনাক্সে ভাল কোনো গেম ছিল না । তাই বড় হয়ে গিয়েছি এমন একটা ভাব আসতো । কিন্তু দেখেন কারবার , এখন দূর্দান্ত থ্রী - ডি গেমও চলে এসেছে । বড় বড় ভাব নেয়ার উপায় নাই । আগে দেখতাম বড় ভাইরা কালো স্ক্রিনে কাজ করে ভাব নিত . . . ডসের মত কালো স্ক্রীনে কী কী হিজিবিজি লেখা উঠতো সেগুলো দেখে বিজ্ঞের মত মাথা নাড়াতো । ভাবলাম লিনাক্স ব্যবহার করলে তেমন ভাব নেয়ার সুযোগ হবে । কিন্তু সেই আশাও পুরা হওয়ার কোনো উপায় নাই । লিনাক্সে গ্রাফিকালি ক্লিক করেই সব করা যায় - ধ্যা - এ্যা - ত্ । অনেক আগে ১০ গ্রাম ঘুরে একজন মেট্রিক পাশ লোক পাওয়া যেত । একনামে সকলেই তাদেরকে চিনতো । কিন্তু এখন সেইরকম অবস্থা নাই । আমার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বলেছিল তাঁদের সমস্ত গ্রাহকদের মধ্যে আমি আর একজন - এই দুইজনই শুধু লিনাক্স ব্যবহার করে । তাই আলাদা ভাবে আমাদের কথা মনে থাকে । কিন্তু ইদানিং যে দ্রুত হারে ব্যবহারকারী বাড়ছে . . . তাতে সেই রেয়ার স্পিশিজ বলে ভাব নেয়ারও উপায় দুর হয়ে যাচ্ছে - - - নাহ্ লিনাক্সটা আসলেই যাচ্ছেতাই হয়ে গেল । " জানিস আমার পিসি না হ্যাক হয়ে গিয়েছিলো . . . যখন বুঝতে পারলাম তখন তো সাথে সাথে ইন্টারনেট ডিসকানেক্ট করলাম । তারপর সব রিইনস্টল দিয়ে ফায়ারওয়াল দিয়ে কত কি করে আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসলাম । " ইত্যাদি ইত্যাদি কত গল্প করার বিষয় তৈরী হয় যেগুলো লিনাক্সে হওয়ার সুযোগই নাই - - - হতচ্ছাড়া লিনাক্সের কারণে বন্ধু বান্ধবের সাথে আলাপ করার বিষয়বস্তু কমে যাচ্ছে । সুতরাং হে রক্ত গরম যুবা , চ্যালেঞ্জিং জীবন চাইলে সেনাবাহিনীতে যোগ দিন , সেটা সম্ভব না হলে পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করুন ; ভুলেও লিনাক্স চালানোর কথা ভাববেন না । ( সচলায়তনে প্রকাশিত )
আসিফ ভাইকে মানে শান্ত বালক কে মানে বড় ভাইকে ফোরামে স্বাগতম ।
কেননা ইদানীং আমার ভেতরে হিংস্র কামটের মত একটা জানোয়ারের নড়াচড়া টের পাচ্ছি । সমাজের এঁটো পাত থেকে নিয়মিত ক্লেদ , পুঁজ , বর্জ্য পানে সেটা ক্রমশ দাঁতাল শুকড়ের মতো ভয়ঙ্কর ক্ষিপ্রতায় শস্ত্রপাণি হয়ে উঠছে । ধূর্ত শৃগালের মতো তার গতিবিধি তোমার অস্তিত্বের চাতালে বীভৎস গর্তের মতো কুটিল ছায়া ফেলে আমাকেই চমকে দিচ্ছে প্রতিমুহূর্তেই । রাত্রির নিবিড় মুহূর্তে তুমি যখন তোমার বুকের সবটুকু উষ্ণতায় আমাকে ক্রমশ গলিয়ে দিচ্ছ আর চারদিকে খনার মন্ত্রের মতো ঘোর লাগা অঝোর বর্ষণ আমাদের শরীরে জাগাচ্ছে অদ্ভুত ক্রন্দিত শিহরণ ঠিক তখনই ফাঁক বুঝে এই জানোয়ার অন্ধকারে লাফিয়ে নেমে নিমেষেই সবকিছু কুচি কুচি করে কাটবে তার জান্তব হলদেটে দাঁতে , বিষময় নখের আঘাতে ।
জ্যৈষ্ঠ আষাঢ় মধু মাসে বাংলাদেশে বিভিন্ন মুখ রোচক ফলের সরবরাহ ঘটে । শিশু কিশোর থেকে সকল বয়সের মানুষই ফল খেতে ভালবাসে । এইসব ফল আমাদের দেহের জন্য খাদ্য ও পুষ্টি যেমন , শর্করা , ভিটামিন , পটাশিয়াম , আয়রণ , জিংক ইত্যাদি দান করে । তাই সুখে দুখে , অসুখে বিসুখে , ফলের চাহিদা সারা বছর ধরেই রয়েছে , বিশেষ করে অসুস্থ হলে মুখের রুচি যখন থাকেনা । রোগী ক্লান্ত পরিশ্রান্ত থাকে । লিভারের অসুখেরতো কথাই নাই ।
সলিল চৌধুরীর গল্পের শেষবাক্য , গুপ্তচর প্রসঙ্গ আমাদের দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা মনে করিয়ে দেয় । সাম্রাজ্যবাদী বৃটিশশাসন ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতির সূত্রে আমরা গুপ্তচর ধরার এই যোগ্যতা অর্জন করেছি । খুব সহজেই এখানে নাশকতা খুঁজে পাওয়া যায় , বিদেশী চক্রান্ত খুঁজে পাওয়া যায় , গুপ্তচরও খুঁজে পাওয়া যায় । কেননা আমাদের শাসকরা চান দেশ নামের সামাজিক প্রত্যয়টিকে মনের গহীন থেকে নষ্ট করে ফেলতে , তার বদলে রাষ্ট্র নামের ভয়াল বিকটাকার দৈত্যকে আরও বড় করে তুলতে । তাই অনায়াসে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারী কাউকে আমরা খুঁজে বের করতে পারি , যেমন গল্পের রহিমুদ্দিন চৌধুরীকে পেয়েছিল ভারতের সরকার , বাস্তবে ঠিক একইভাবে আমাদের জোট সরকার পেয়েছিল শাহরিয়ার কবির , মুনতাসীর মামুন , সালিম সামাদ , প্রিসিলা রাজ কিংবা পার্থকে ।
পত্রিকাওয়ালা বলেছেন : ঢাকায় বিএনপি এখন পর্যন্ত ২১টাতে জিতেছে ।
অনেক দিন ধরে পুরাতন দূর্বল মেশিনের জন্য একটা ননটেকিদের ব্যবহারযোগ্য সহজ একটা লিনাক্স খুঁজছিলাম । DSL ( Damn Small Linux ) আর Puppy - র নাম জানি সেই সূত্রেই । কিন্তু কিছু ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলাম না জন্য DSL দুই / একবার ছাড়া ব্যবহার করা হয়নি তেমন ভাবে । আর বছর দেড় আগে এ্যাত ফীচার ছিল না , ওদের অনলাইন FAQ পড়ে মনে হত যে হার্ড ডিস্ক মাউন্ট করানোটা ঝামেলাজনক । কিন্তু কয়েকদিন আগে ফেডোরা ইনফিনিটি ডে আয়োজনের আগে কোন এক ফাঁকে খুব সম্ভবত জন রাসেল বললো যে পাপি লিনাক্সে হার্ডডিক্স অটোমাউন্ট হয় । রাতেই নামিয়ে ফেললাম । ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকঘন্টা এটা ব্যবহারের অভিজ্ঞতায় আমি মুগ্ধ । ভাল দিক ( আমার সীমিত অভিজ্ঞতায় ) : ১ . মাত্র ৬৪ মে . বা . ড়্যাম - এ চলে ( JWM উইন্ডো ম্যানেজার ব্যবহৃত হয়েছে ) । অবশ্য বড় কোনো প্রোগ্রাম ( ব্রাউজার ইত্যাদি ) চালালে একটু বেশি ড়্যাম ব্যবহার করে । আমার মেশিন এ্যাত দ্রুত চলতে দেখিনি আগে । ২ . ৪ . ১ . ২ ভার্সানটার আকার মাত্র ৯৪ মে . বা . ! ! ! যদিও এটার আরো কয়েকটা ভার্সান আছে ভারি প্রোগ্রাম ( পাপলেট ) সহ - - একটাও ডাউনলোড করে দেখিনি । ওগুলোর আকার ৩০০ - ৪০০ মে . বা . । ৩ . সমস্ত ড্রাইভগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবেই স্ক্রীনের নিচে চলে আসে । এক ক্লিকেই মাউন্ট হয় এবং ব্রাউজারে খোলে । ৪ . প্রচলিত সমস্ত মিডিয়া ফাইল অনায়েসে চলে । আমি নিজে mp3 , wma , rm , ogg ফরম্যাটের গান চালিয়ে দেখেছি । এছাড়া বেশিরভাগ ভিডিও ফাইল চালাতে পেরেছি । অর্থাৎ জরুরী মিডিয়া কোডেক এইটুকু আকারের মধ্যেই দেয়া আছে । ৫ . মাইক্রোসফট ওয়র্ড এবং এক্সেল ফাইল চলে - - যথাক্রমে abiword এবং gnumeric দিয়ে । ঐ ফাইল ফরম্যাটে সেভ করা যায় । মেনুগুলো প্রায় একই রকম । সরাসরি pdf ফরম্যাটে সেভ করতে পারে । ওপেন অফিস ফরম্যাটে সহ আরোও অনেকগুলো ফরম্যাটে সেভ করে । ৬ . ডেস্কটপের জন্য কয়েকটা ওয়ালপেপার আছে । গেমও আছে ৪টা । ৭ . ছবি ক্লিক করলেই পেইন্টের মত একটা প্রোগ্রামে খোলে । ওতে ছবি এডিট করা যায় , অনেকগুলো ইফেক্ট দেয়া যায় - - সুবিধাগুলো gthumb এর মতই মনে হল । তবে এতে একটার বেশি ছবি একবারে খোলে না । ছবি ব্রাউজ করার জন্য আরেকটা প্রোগ্রাম আছে , সেটা ছবিতে ক্লিক করলে খোলে না কিন্তু মেনু থেকে চালু করলে চমৎকার কাজ করে । পাশাপাশি ফাইল ব্রাউজারেও ছোট ও বড় - দুইটা সাইজে থাম্বনেইল ভিউ দেখা যায় । ৮ . এডবি ইলাসট্রেটর বা কোরেল ড্র ' র মত একটা ভেক্টর গ্রাফিক্স প্রোগ্রাম আছে inkscape lite । দারুন লাগলো । ৯ . নেট সেটআপ করা খুবই সহজ মনে হল । এক মিনিটেই নেট কানেক্ট করেছি ( ফিক্সড আই . পি . - ল্যান টাইপ ) । মোজিলার সিমাংকি ব্রাউজার , একটা মেইল ক্লায়েন্ট , চ্যাট ক্লায়েন্ট সহ ইন্টারনেট ব্যবহার করা বেশ সহজই মনে হল । অনেকগুলো ভাষার সাপোর্ট আছে কিন্তু বাংলা ভাষার সাপোর্ট নাই । ১০ . হার্ডওয়্যার সাপোর্ট দারুন । আমার ছোট ভাইয়ের পিসিতে স্যামসং - এর ১৯ " LCD মনিটর এখন পর্যন্ত কোন লাইভ সিডি চিনতে পারে নাই , বুটও করে নাই ( কালো স্ক্রীন ) - - উবুন্টু / কুবুন্টু / যুবুন্টু ৮ . ১০ , ড্রিম লিনাক্স ৩ . ০ , লিনাক্স মিন্ট ৫ . ১ এবং ফেডোরা ১০ - - সব ফেইল কিন্তু পাপি এটাতে সুন্দর চলেছে । আমি পুরা টাশকি । ১১ . আরেকটা টাশকি হল : বুট করার পর সিডি বের করে সেই ড্রাইভেই অনায়াসে অন্য সিডি রাইট করলাম ( ফেডোরার আই . এস . ও আর পাপির আই . এস . ও . লাইভ ) । যতদুর মনে পড়ে লাইভ সিডি দিয়ে বুট করলে বের হওয়ার আগ পর্যন্ত উবুন্টু আর সিডি বের করতে দেয় না । ১২ . এখন থেকে রিকভারি ডিস্ক হিসেবে ড্রিম লিনাক্স লাইভের বদলে এটা ব্যবহার করবো বলে ঠিক করেছি । ( বিপদ তাড়ন পাচন ) অসুবিধা : ১ . mp4 ফরম্যাটের ভিডিও চেনেনি । ব্যাপার না . . ২ . বাংলা নাই - - ( ৩ . ইনস্টলের দরকার নাই বলে লিখেছে । সিডি থেকেই বুট করে , কিন্তু বের হওয়ার সময় আপনি চাইলে হার্ডডিস্কে একটা ফাইল রাখবে । ( ওটাতে আপনার সেটিংস ইত্যাদি জমা হবে । কোন ড্রাইভে ফাইল রাখবেন সেটা আপনি দেখিয়ে দিতে পারবেন - ফ্যাট৩২ হলেও সমস্যা নাই । পরেরবার বুট করার সময় নিজেই ঐ ফাইল খুঁজে আপনার সেটিংস লোড করবে । ) পাপি পেজ : http : / / www . puppylinux . org / ইংরেজি ম্যানুয়াল : http : / / www . puppylinux . org / manuals / puppy - 40 / english
রাহাত ভাই এইটা কি সিওরলি কাজ করে ? মানে আপনি নিজে ট্রাই করেছেন ? তাই যদি হয় তাহলে এটা এই সাইটের সেরা পোস্ট হতে বাধ্য । আমাকে বিস্তারিত জানাবেন প্লিজ ?
ভুয়া জিনিস ( n ) । একবার চালু করলে টাস্ক ম্যানেজার ছাড়া আর বন্ধ করা যায় না , ডেস্কটপ সুইচিং ইজি কিন্তু নতুন ডেস্কটপ চালু করলে সেটা ক্লোজ করার আর কোন উপায় নাই , পরে দরকার না থাকলেও শুধু শুধু ম্যামরী খায় : - @ ।
তানিম বলেছেন : ফরীদি আঙ্কেল ভালই লিখেছেন । আমি সত্যিই শঙ্কিত নাটক নিয়ে ।
পূর্বধারণা অনুযায়ী কেন সংগঠিত সমর্থন পাওয়া যায়নি সে ব্যাপারেও যথেষ্ট বির্তক রয়েছে । ১৯৭৩ ও ৭৪ সালে যে সংগঠনটি লাখ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটিয়েছে , তাদের পক্ষে এ ধরনের রাজনৈতিক কর্মকান্ড সামর্থ্যরে বাইরে থাকার কথা ছিল না । ৭ নভেম্বরের সকালে জাসদ পরিস্কারভাবে তাদের কোনো সুস্পষ্ট রাজনৈতিক কর্মসূচি ঘোষণা করেনি , যা অন্যান্য রাজনৈতিক শক্তিকে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার এবং বিদ্রোহকে অন্যখাতে প্রবাহিত করার সুযোগ করে দেয় । জনগণের একটি বড়ো অংশ তখন পর্যন্ত ঠিক বুঝে উঠতে পারেনি , অভ্যুত্থানের নায়ক আসলে কারা এবং তাদের লক্ষ্য , উদ্দেশ্য , নীতিই বা কি , যদি তা আদৌ থেকে থাকে । কয়েকটি স্লোগানই যথেষ্ট ছিল না । এতে কোনো সন্দেহ নেই , সমাজতান্ত্রিক ধারার কোনো সংগঠনের পক্ষে এগুলো খুবই মারাত্মক ব্যর্থতা ।
লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯০টির , দাম কমেছে ৬৬ টির এবং দাম অপরিবর্তিত রয়েছে ৮টির । সারাদিনে মোট এক হাজার ৬৪৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে । দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের । লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ইউসিবিএল , ইউনাইটেড এয়ার , সিটিব্যাংক , উত্তরাব্যাংক , এবিব্যাংক , সাউথইষ্টব্যাংক , ওয়ানব্যাংক ও বেক্সিমকো ।
কোন পেইজে কাঙ্খিত শব্দটি কয়বার আছে সেটা গোণার জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট কোডটা ব্যবহার হয় । যেমন , এই পেইজে শিপলু ভাইয়ের নাম এসেছে ১৫ . . . : - ? না ১৬ বার
Guideline লিখেছেন : তবে বর্তমানে পেপালের পাশাপাশি আমরা মনে হয় এলার্ট পে থেকে অনেক সাহায্য পেতে পারি ।
ম্যাট আরও জানান , আমরা নিজেদের ছোটবেলার কথা চিন্তা করলে দেখব অনেক কিছুই ভুলে গেছি । তাই আমাদের সন্তানের সব তথ্যই এখানে রাখছি ।
একবার ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠেই মেঘ ঝুঁকে থাকতে দেখেছিলাম জানলার কাছে - চারিদিকে অন্ধকার নিজের হাতের নখও স্পষ্ট দেখা যচ্ছিল না সেদিন - সেইদিন তোমার কথা মনে পড়তেই আমি কেঁদে ফেলেছিলাম - চুলে দেশলাই জ্বালিয়ে চুল পোড়ার গন্ধে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম আবার - এখন আমি মানুষের মতো না - রাস্তা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে হঠাত্ এখন লাফ দিতে ইচ্ছে করে আমার - ভালোবাসার কাছে , দীর্ঘ তিনমাস আর মাথা নিচু করে বসে থাকতে ভালো লাগে না - আমি মানুষের পায়ের শব্দ শুনলেই তড়বড়ে নিশ্বাস ফেলি এখন - যে - দিক দিয়ে আসি , সে - দিকেই দৌড় দিই কেন এই দৌড়ে যাওয়া ? আমার ভালো লাগে না শীতকাল কবে আসবে সুপর্ণা আমি তিনমাস ঘুমিয়ে থাকব
অমিত্রাক্ষর কাব্যের নাম জানো তো ? না জানলে বলি , কিছু কবিতা আছে , যেগুলোর ছন্দ মেলে না । ইংরেজিতে এই ধরনের কাব্যকে বলা হয় Free Verse । এই ধরনের কাব্যের জনক বলা হয় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় কবি ওয়াল্ট হুইটম্যানকে । তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৮১৯ সালে এবং মারা যান ১৮৯২ সালে ।
মন্তব্য : দিল্লির সক্রিয় সমর্থন ও সাহায্যে যে হাসিনা এই বিচারকাজ শুরু করেছেন সেটা অনেকেই মনে করতেন । তবে নতুন জানা গেল , এই নেটওয়ার্কে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত ইনডিয়ান রাষ্ট্রদূত আছেন ।
( ১৩ ) কার্য পরিচালনার জন্য অন্তর্ভু্ক্ত করা হইয়াছে এমন ব্যবস্থায় অতিরিক্ত কার্য পরিচালনা পদ্ধতি বা ক্ষমতার প্রয়োজন হইলে কর - ন্যায়পাল উক্ত কার্য পরিচালনা পদ্ধতি বা ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবেন ৷
আ . লীগ সমর্থিত অধ্যাপকের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ : আওয়ামী লীগ সমর্থক স্বাধীনতা চিকিত্সক পরিষদের ( স্বাচিপ ) বিএসএমএমইউ শাখার প্রভাবশালী নেতা চর্ম ও যৌন বিভাগের অধ্যাপক ডা . আগা মাসুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে গত বছর মে মাসে তারই চিকিত্সক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ ওঠে । হাসপাতালের অনারারি চিকিত্সক ওই ছাত্রী অভিযোগ করেন , অধ্যাপক আগা মাসুদ চৌধুরী তাকে কক্ষে নিয়ে শ্লীলতাহানির চেষ্টা চালান । তিনি কোনোরকমে নিজের ইজ্জত রক্ষা করে কাঁদতে কাঁদতে কক্ষ থেকে বেরিয়ে আসেন । ওই ছাত্রী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে ঘটনার বর্ণনা দিয়ে বিচার দাবি করেন । প্রাথমিকভাবে ঘটনা সত্য বলে প্রমাণ পাওয়ার পর এ বিষয়ে অধ্যাপক নূরজাহান বেগমকে প্রধান করে ৪ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় । এর কয়েকদিন পরে ৪ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি বাদ দিয়ে নতুন কমিটি করার কথা জানান কর্তৃপক্ষ । এ ব্যাপারে বিএসএমএমইউর প্রক্টর ডা . এএসএম জাকারিয়া আমার দেশকে জানান , শ্লীলতাহানির ঘটনা তদন্তে সুপ্রিমকোর্টের একটি নির্দেশনা পেয়েছেন তারা ।
কার্ভিং নিয়ে বই এবারের বইমেলায় অবসর প্রকাশনী থেকে বের হলো ফুড কার্ভিং নিয়ে বই কার্ভিং । লিখেছেন বিল্লাল হোসেন । মুখরোচক রান্না হলেই হবে না , পরিবেশনেও থাকা চাই যত্ন । এ ধারণা থেকে কার্ভিং করতে আগ্রহী হন তিনি । বইটিতে আছে তরমুজ , কমলা , আপেল , আনারস , লাউ , টমেটো ইত্যাদি দিয়ে হাঁস , পাখি , ফুলসহ আরও নানা নকশা করার পদ্ধতি । ছবিসহ ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হয়েছে তা । বইটির দাম ৫০০ টাকা ।
যদিও পূর্ব পুরুষের অন্ধ অনুকরণ , গোত্রীয় অহমিকা ও সংকীর্ণ স্বার্থ বোধ কোরআনকে হক বলে গ্রহণ করার পথে তাদের জন্য প্রতিবন্ধকতার ।
প্রতিদিন সারাদেশে বিপুলসংখ্যক মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হচ্ছে । এগুলো সব বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নয় । মানবাধিকার কর্মী ও বিশিষ্ট আইনজীবীদের মতে , রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে সংঘটিত হত্যাগুলোই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড । পাশাপাশি সরকারি দল বা রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ব্যক্তিদের আশ্রিত বিভিন্ন বাহিনীর হাতে যেসব হত্যাকাণ্ড হয় সেগুলোও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বা এক্সট্রা জুডিশিয়াল কিলিংয়ের আওতায় পড়ে । এর বাইরে প্রতিনিয়ত যেসব হত্যাকাণ্ড হয় সেগুলো ' ফৌজদারি অপরাধ বা ক্রিমিনাল অফেন্স ' । বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সূত্রপাত নিয়ে বিতর্ক রয়েছে । কমরেড রইসউদ্দিন আরিফ আমার দেশ - এর সঙ্গে এক সাক্ষাত্কারে বলেন , এ হত্যাকাণ্ড শুরু হয় ' ৭১ - এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে । ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ' র ' - এর পরিকল্পনা অনুসারে মুজিব বাহিনীর দুর্বৃত্তরা শত শত দেশপ্রেমিক বিপ্লবীকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করেছিল । গুলশানের একটি বাড়িতে পাকিস্তানি জেনারেলদের সঙ্গে বৈঠকে শেখ মুজিব পূর্ব পাকিস্তানের প্রগতিশীলদের নির্মূল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন । জি ডব্লিউ চৌধুরী ' দি লাস্ট ডেজ অব পাকিস্তান ' বইয়ে উল্লেখ রয়েছে ' মুজিবুর রহমান গর্বসহকারে বলতেন , তিনি পাকিস্তানের বামপন্থীদের নির্মূল করে দিবেন ' । যার ফলশ্রুতিতে স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালেও অভিযান , বৈঠক ও আলোচনার কথা বলে বামপন্থী সমর্থক মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপকভাবে হত্যা করা হয়েছিল । এ থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শুরু ।
তাই অনুরোধ করি যদি কোন ব্লগার কোন হাতুড়ে প্রাণী কিংবা কোন নোংরা সমালোচনা কিংবা ফাতরা কোন কথা - বার্তা নাগরিকের সম্পর্কে দেখেন তবে সেই কথার উত্তরে তারা যেন ভালো করে আরো লেখায় মনোযোগ দেন । অবশ্যই সেই কথার উত্তরে একটি চমতকার গল্প , কিংবা চমতকার কবিতা অথবা একটি চমতকার প্রবন্ধ হতে পারে সেই ভ্রষ্ট ও ক্ষয়ে যাওয়া লোকদের প্রতি সমুচিত জবাব ।
কিন্তু পরিস্থিতি নাটকীয় পরিবর্তন ঘটে যখন কিছু ছাত্র সিদ্ধান্ত নেয় তারা আইন সভায় গিয়ে তাদের দাবি উত্থাপন করবেন । ছাত্ররা সেই উদ্দেশ্যে রওনা করলে বেলা ৩টার দিকে পুলিস দৌড়ে এসে ছাত্রাবাসে গুলিবর্ষণ শুরু করে [ ৪ ] । পুলিসের গুলিবর্ষণের কিছু ছাত্রকে ছাত্রাবাসের বারান্দায় পড়ে থাকতে দেখা যায় । আব্দুল জব্বার এবং রফিক উদ্দিন আহমেদ ঘটনাস্থলেই নিহত হন [ ১৯ ] । আবুল বরকত সে সময় আহত হন এবং রাত ৮টায় প্রয়াত হন । গুলিবর্ষণের সাথে সাথে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে কর্তব্যরত ডাক্তার এবং নার্সরা পূর্বে আহত ছাত্রদের বের করে গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের চিকিৎসা করতে থাকেন ।
মিডিয়ার কল্যাণে ইউরোপসহ বিশ্ববাসী ইতিমধ্যেই জেনে গেছে ভয়ংকর এক ব্যাকটেরিয়ার নাম , ই - কোলাই । আতংক ছড়িয়ে পড়েছে বিভিন্ন দেশে । অন্য দেশ থেকে শাক - সবজি ও ফলমূল আমদানী নিষিদ্ধ করেছে বহু দেশ । অভিযোগ উঠেছে ইউরোপীয় বাঁধাকপিতে চড়ে এশীয় দেশ থাইল্যান্ডেও ই - কোলাই প্রবেশ করেছে । জার্মানি থেকে যাত্রা শুরু করে ই - কোলাইয়ের এই বিশ্ব ভ্রমণ তৈরি করেছে নতুন আতঙ্ক । এরই মধ্যে ই - কোলাইয়ে আক্রান্ত হয়ে
ফ্রিল্যান্সারদের প্রথম পছন্দ এসইও - এর বিভিন্ন অপশনের ব্যাখ্যা তুলে ধরেছেন সাহেদুর রহমান হীরা ।
জেনারেশন৭৫ বলেছেন : এত গুলো স্কুল ছাত্রের মৃত্যুতে গোটা জাতী আজ শোকাহত । আমরা বর্ণমালা পরিবারও শোকাহত ও মর্মাহত । রাষ্ট্রপতি - প্রধানমন্ত্রীর ও বিরোধিদলীয় নেতা শোক বাণী দিয়েছেন । পোষ্টি ষ্টিকি করা হোক ।
অনুসন্ধানে দেখা যায় , সরকারি দলের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে রিমান্ডে নেয়ার ঘটনা সম্প্রতি ঘটছে প্রতিনিয়ত । রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে রিমান্ড হচ্ছে সরকারি নির্যাতনের বড় হাতিয়ার । বাকস্বাধীনতাকে চাপা দিতে সাংবাদিক ও সম্পাদককে রিমান্ডে নিতেও কসুর করেনি সরকার । বর্তমান সরকারের দুর্নীতি , অনিয়ম নিয়ে কথা বলায় দৈনিক আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করে পুলিশ । তার নামে দেয়া হয় একের পর এক মামলা । বিভিন্ন মামলায় দেখানো হয় শ্যোন এরেস্ট । দিনের পর দিন নেয়া হয় রিমান্ডে । একেবারে ঠুনকো অজুহাতে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত । তাকে গ্রেফতারের সময় আমার দেশ কার্যালয়ে কারা ছিলেন তাদের নাম ঠিকানা জানার জন্য রিমান্ডের আবেদন জানানো হয়েছিল তাকে । অথচ আমার দেশ কার্যালয়ে যখন পুলিশ হানা দেয় তখন সাংবাদিকদের ওপরই উল্টা নির্যাতন চালানো হয়েছিল । আহত হয়েছিল অনেক সাংবাদিক । তারপরও সম্পাদকের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত । মাহমুদুর রহমানকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন করা হয়েছে ক্যান্টনমেন্ট থানায় । নির্যাতনে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন । এ নির্যাতনের কাহিনী আদালতের সামনে উপস্থাপন করার পরও তাকে আবার রিমান্ডে দিয়েছেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ।
আপনাকে অবশ্যই এই প্রশ্নের উত্তর আত্মবিশ্বাসের সাথে দিতে হবে । আপনি দৃঢ়ভাবে বলবেন । আপনি এই পদের বিপরীতে অবশ্যই যোগ্যব্যক্তি হিসেবে নিজেকে মূল্যায়ন করে থাকেন ।
আপনি যেটা দিলেন এইটাই Install Inside windows করলে হয় । কিন্তু উবুন্টু ফুল ইন্সটল করলে উইন্ডোজ কিছু টের ই পায় না
বিজয়ের মাস । আমাদের অনেক সাধনার এই মাস । এই বিজয়কে আমরা যতটা শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করি ততখানি শ্রদ্ধাভরেই পালন করি বিজয় দিবস । এই বিজয় আমাদেরকে পৃথিবীর বুকে অক্ষয়তা দান করেছে । আমাদেরকে দিয়েছে পরাধীনতার শিকল থেকে চিরমুক্তি । আমাদের দুর্গম সময়ে অনেক গুণি শিল্পীগণ , অনেক গুণি লেখকগণ তাদের সৃজনশীল লেখনী এবং অসাধারণ কন্ঠ দিয়ে সব সময় উৎপ্রেরণা জুগিয়েছেন বাংলার যোদ্ধাদের । তাই , আমাদের বীরগণ কখনোই পিছপা হননি , সবসময় এগিয়ে গিয়েছেন নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও । তাঁদেরকে উৎপ্রেরণা জাগানো গানগুলো কে একত্রিত করে প্রকাশিত হয়েছে " জাগরণের গান - ০২ " ।
মে মাসের দুই তারিখে বিটিআরসি কর্তৃক তরঙ্গ বরাদ্দ বাতিল কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না , এ মর্মে চ্যানেল ওয়ানের পরিচালক অধ্যাপক মাজেদুল ইসলামের পক্ষে অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম হাইকোর্ট বিভাগে রিট দায়ের করেন । ওই আবেদনে উল্লেখ করা হয় , বিটিআরসি অবৈধভাবে চ্যানেল ওয়ানের সম্প্রচার বন্ধ করেছে । লাইসেন্সের অনুমতিপত্রের কোনো শর্ত ভঙ্গ করে নাই চ্যানেল ওয়ান । তাই চ্যানেল ওয়ানের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত অবৈধ । আরো বলা হয় , চ্যানেলটি বন্ধ করে দেয়ার আগে বিটিআরসি কোনো প্রকার নোটিস - শোকজ করে নাই । কিন্তু মে মাসের ষোল তারিখ সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর এর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বিটিআরসি ' র দেয়া তরঙ্গ বরাদ্দ বাতিলের জন্য কারণ দর্শানোর নোটিস যথার্থ হয়েছে এমন যুক্তি তুলে ধরে রিট পিটিশনটি খারিজ করে দেন ।
আজ আমরা ` ` বাঙলাদেশী " কারণ আমরা স্বাধীন , আমাদের আছে এক চিলতে স্বাধীন ভূখণ্ড যার নাম বাংলাদেশ । আছে লাল সবুজের স্বাধীন পতাকা যাকে নিয়ে আমাদের গর্ব । কিন্তু আমরা নিজেরাই জানিনা কেন বা কিসের জন্য আমাদের এই গর্ব । আজ চল্লিশ বছরে পা দিয়েও আমার কি অর্জন করেছি তা কি একবারের তরেও ভেবে দেখার অবকাশ পান আমাদের রাজনীতিবিদগণ ? আসলে আমাদের দেশে চলছে ক্ষমতা বদলের একটা মিউজিক্যাল চেয়ারের গেম শো । যাতে সেই কুশীলব যার হাতে থাকবে ক্ষমতার ঝাণ্ডা । আর সে ইচ্ছাখুশি ডাণ্ডাপেটা করার বৈধতা পাবে বাকিদের । আসলে আমি বলতে চাচ্ছি আজ স্বাধীনতার চারটি দশক পার করার পরেও কি আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো তাদের সত্যিকার অবস্থান পরিস্কার করতে পেরেছে ? ? পেরেছে কি তাদের নিজেদের একটি শক্ত আদর্শিক কাঠামোতে দাঁড় করাতে । সহজ উত্তর আমি দেব না । বাঙলার ত্রিশ লক্ষ শহীদ তাদের তাজা রক্তের বিনিময়ে পাকিস্তানি তস্করদের হাত থেকে আমাদের বিজয় ছিনিয়ে পরিচিতি দিয়েছিলেন স্বাধীন দেশ হিসেবে । তাঁরা যে ভূখণ্ডের জন্য এই ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন তার কি কোন মূল্য দিয়েছে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো । তার ঘুরে ফিরে একটা রজ্জু আবদ্ধ চতুষ্পদের মতোই কেবলই ঘুরপাক খেয়েছে এবং আজও খাচ্ছে একটি নির্দিষ্ট দলীয় ফ্রেমওয়ার্ক বা গণ্ডির মধ্যে । আমরা স্বৈরাচারীদের কথা বাদ দেই । যারা নিজেদের গণতান্ত্রিক দাবি করে স্বৈরাচারকে অবাধে খেউড় খিস্তি ঝাড়তে অভ্যস্ত তারা তো জণগণ কর্তৃক নির্বাচিত সরকার । তারপরেও তার জনগনের চাওয়া পাওয়াকে কতটা মূল্যায়ন করেছেন এটা ভাবার দরকার নেই দিবালোকের মতো সুস্পষ্ট । আজ বাংলাদেশে রাজনৈতিক অঙ্গন হয়ে উঠেছে শুধু সাধু বয়ান আর প্রতিশ্রুতি কেন্দ্রিক । যেখানে কিনা প্রতিশ্রুতি প্রদান করা হয় মূলত পালন না করার মানসে । আর আমাদের গণতন্ত্র হয়ে উঠেছে ধীরে ধীরে মুখের ভাষণ আর শ্লোগানে ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটি অনন্য টনিক হিসেবে । যার একমাত্র খদ্দের অসহায় জনগণ । এরা এমনই এক প্রাণি যাদের গলায় শক্ত রজ্জু আটকানো । এদের পশ্চাতে চাবকান বা ঝুড়ি ভর্তি ঘাস দিয়ে গলকম্বল নেড়ে আদর করেন এদের মুখে আর কোনদিন রা আসবে না । দেশের আপামর জনতা এক একটি সরকারের আমলের ঠিক শেষদিকে এসে এমন একটি পরিস্থিতিকে সামনে পায় তখন একটি নির্বাচন হয়ে দাড়ায় অনেক কিছু । আর তাদের সামনে রেখে একটি দল গেমপ্লান রেডি করে আর ঠিক ঠিক অন্যদলকে টপকে দিয়ে ক্ষমতায় চলে আসে একটি ঝুড়ি ভর্তি প্রতিশ্রুতি মাথায় নিয়ে । এ যেন অনেকটা ক্রিকেট খেলার মতো । আজ আওয়ামী লীগ ব্যাটিং করছে ফিল্ডিং করে বি , এন , পি আর ইনিংস শেষ হলে তার আবার ব্যাটিং এ নামেন তারা । আর জনগণ তার শুধু হা করে বসে থাকে একটি চার বা ছক্কা দেখার আশায় । কিন্তু আমাদের দেশের রাজনীতির ক্রিকেট এমনি ভয়ানক যে এটাতে হতভাগা দর্শক চার ছক্কা দূরে থাক একটা সিঙ্গেল রান নেওয়াও দেখতে পাননা । যাহোক অনেকক্ষন তটস্থ থাকার পর দেশবাসী সুড়ঙ্গের শেষ প্রান্তে আলোর রেখা হিসেবে দেখতে পায় আওয়ামীলীগের দিন বদলের শ্লোগানকে , হয়তো নতুনত্ব লাভের আশাতেই মানুষ আওয়ামী লীগকে বিপুল ব্যবধানে জয়ী করে । এই হতভাগ্য জনগণ আবারো প্রতারণার শিকার হলো তার হয়তো এই ভেবে ভোট দিয়েছিল জনগণের বিপুল সমর্থন নিয়ে আসা আওয়ামী লীগ হয়তো জনগণের আস্থার মূল্য দেবে কিন্তু বিধি বাম । আমরা এই সরকারের দিনবদলের শুভ সূচনা কিভাবে ঘটল তা এই বছরের প্রথম দিকের পনেরটি দিনের দৈনিক পত্রিকার শিরোনামগুলো একটু দেখার চেষ্টা করি । ১ জানুয়ারি , রাজশাহীতে তিন দোকানে সন্ত্রাসী হামলা : লুটপাট , ২ জানুয়ারি , মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিবেদন - বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে সমর্থন জোগাচ্ছে সরকার , রমনা থানা জামে মসজিদের ইমামকে অপহরণের পর হত্যা , সাভারে ডাকাতদলের ছুরিকাঘাতে নিহত ১ , আহত ৪ , মিরপুরে জাতীয় অন্ধ সংস্থার মহাসচিব খুন , ৩ জানুয়ারি , রাজধানীতে দুই খুন - চার অস্বাভাবিক মৃত্যু , ৪ জানুয়ারি , ফরিদপুরে শ্লীলতাহানির অপমানে স্কুলছাত্রীর আÍহত্যা , এমপি মনির বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজির অভিযোগ : প্রকৌশলী লাঞ্ছিত , ৫ জানুয়ারি , কবরীর গাড়িবহরে শ্রমিক লীগ নেতার সমর্থকদের হামলা , ৬ জানুয়ারি , অব্যাহত দরপতনে উত্তাল শেয়ারবাজার : আগুন , ৭ জানুয়ারি , বখাটেদের অত্যাচারে - রংপুরে মেধাবী ছাত্রীর আত্নহনন , ৮ জানুয়ারি , পটিয়ায় মসজিদের কর্তৃত্ব নিয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ : আগুন , সীতাকুণ্ডে আওয়ামী লীগের দু ' গ্র " পের সংঘর্ষে আহত ৩০ , মুন্সীগঞ্জে চোখ তুলে ও শ্বাসরোধ করে ছয় বছরের শিশু হত্যা , ৯ জানুয়ারি , গেণ্ডারিয়ায় হাত - পা বেঁধে শিশুকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা - ব্যবসায়ী বাবাকে জবাই করে হত্যার চেষ্টা , কামরাঙ্গীর চরে ব্যবসায়ী খুন - প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল , নাটোরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা , ১০ জানুয়ারি , রাজধানীতে এমপি দীপ্তির বাসাসহ এক রাতে তিন বাসগৃহে ডাকাতি , রাজধানীতে মা - ছেলেসহ এক দিনে ২ জোড়া খুন , ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে দুঃসাহসিক চুরি , মিরপুরে গণপিটুনিতে সন্ত্রাসী নিহত , ১১ জানুয়ারি , কোম্পানিগঞ্জে বড় ভাইকে কুপিয়ে হত্যা : ঘাতক বোন গ্রেফতার , ১২ জানুয়ারি , পল্লবীতে ' ক্রসফায়ারে ' কলেজছাত্র নিহত , ১৩ জানুয়ারি , আইন - শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ে ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন , মালিবাগে আ ' লীগ নেতার বাড়িতে ডাকাতি - ৭০ লাখ টাকার মালামাল লুট , মতিঝিলে র্যাব - সন্ত্রাসী বন্দুকযুদ্ধে ছাত্রলীগ নেতা বিপ্লব নিহত , ১৪ জানুয়ারি , বেগুনবাড়ীতে বাবা ও ভাইয়ের পিটুনিতে যুবকের মৃত্যু , সোনারগাঁওয়ে পুলিশের সঙ্গে ডাকাতদের বন্দুকযুদ্ধ : ওসিসহ আহত ২৫ , পুরান ঢাকায় ক্রসফায়ারে ডাকাত শহীদের সহযোগী অপু নিহত , ১৫ জানুয়ারি , রাজধানীতে দিনেদুপুরে আওয়ামী লীগ নেতা খুন । এগুলো একটি ছোট পরিসংখ্যানগত তথ্য দেওয়ার প্রচেষ্টা মাত্র । ধারাবাহিকভাবে পত্রিকা পাতা ঘেটে বের করলে আরও কত বেড়ালে বেরিয়ে আসবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা । আমি ডিজিটাল বাংলাদেশের কথায় আসতে চাই । আসলে ডিজিটাল কথা বলতে জনগণের প্রত্যাশা ছিল তারা একটু দুবেলা দুমুঠো খেয়ে পরে বাঁচবে সাথে পাবে বর্তমান বিজ্ঞান প্রযুক্তির সকল সুবিধা । কিন্তু আজ ভাবা হচ্ছে ডিজিটাল দেশের সব মানুষ রোবট । এদের কোন ক্ষতি বৃদ্ধি নাই । এদের হয়তো খাওয়া বা ঘুমানোর ও প্রয়োজন নেই । তাইতো দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন উর্ধ্বগতি , বিদ্যুত , তেল , গ্যাস , পানি প্রভৃতিও দিনের পর দিন অমাবস্যার চাঁদ হয়ে যাচ্ছে । আমরা সবাই চাই আমাদের দেশ বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে উন্নতি করুক । একুশ শতকের চ্যালেঞ্চ কে সামনে রেখে দীপ্ত পদক্ষেপে সামনে এগিয়ে যাক । কিন্তু তার মানে এই নয় অনাহারক্লিষ্ট মানুষের হতাশ মুখচ্ছবি কিংবা সব কিছু হারনোর বেদনাতে নীল হওয়া কোন জীবনের ভারে ক্লান্ত মাণুষের করুণ অভিব্যক্তি । ত্রিশ লক্ষ শহীদ তাদের প্রান দিয়েছেন এই দেশকে নিয়ে ছেলেখেলা করার জন্য নয় । এদেশের গৌরবকে সমুজ্জল করতে । এই দেশের মানুষের মনে একটু প্রশান্তি এনে দিতে । কিন্তু এসব বাস্তবতাকে অগ্রাহ্য করে আমাদের দেশের দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল জনগনের নাম ভাঙ্গিয়েই চলতে চায় । আমরা অবাক চেয়ে দেখেছি এক এগারোর আগে যখন বর্তমান ক্ষমতাসীন দল বিরোধী দলে ছিলেন তার বর্তমানের বিরোধী দলকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন তারা জনগণকে সাথে নিয়ে দাবি আদায় করবেন । কিন্তু কারা এই হতভাগা জনণগ । কি এদের ভবিষ্যত , তা কি কেউ একবারের তরেও ভেবে দেখেছেন । তাই দেশের সংবিধান যখন বলে গণপ্রজাতন্ত্রী সরকার তখন আমাদের দুটি প্রধান রাজনৈতিক ক্ষমতা এই জনগণকেই পরিণত করেছে পুতুল নাচের বিগ্রহে বা ঘুড়ি হিসাবে যার সুতো আছে আমাদের দুটি দলের হাতে । তারা যেভাবে সুতা টান দেবে হতভাগা জনগণ চলবে ঠিক সেভাবেই । কিছুই তাদের করার নেই । তাদের বক্তৃতার মঞ্চে সহজ ব্যবহার উপযোগী গণতন্ত্র শব্দটি জনগণের আস্থা হারিয়েছে অনেক আগেই এক কথায় তা লাঞ্ছিত করেছে জনগণের বিবেককে , বিদ্যমান বাস্তবতাকে । প্রকৃত অর্থে গনতন্ত্র শব্দটি আজ স্বার্থবাদী রাজনীতিবিদদের ব্যবহারের একটি অস্ত্র । সুস্থ চিন্তার প্রগতিশীল মানুষ মাত্রই বিগত নির্বাচনে বিএনপির ভরাডুবির বিপরীতে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয়ের পেছনে আওয়ামী লীগের অর্জনের তুলনায় বি এন পি জোট সরকারের অন্যায়ের প্রতি আঙুল তুলবেন আগে । আসলে এই ক্ষমতার মিউজিক্যার চেয়ারের আবাসন পাচটি বছরের মাত্র । এখানে একের পর এক আবর্তে পরিবর্তন ঘটে দুটি প্রধান দলে রাজনীতিবিদদের পকেট ভরানোর সুযোগের আর নাম পরিবর্তনের কিছু ব্যপক মহড়ার সুয়োগ করার মাধ্যমে । কিন্তু কাজে পরিণত হয় কতটুকু তা সাধারণ দৃষ্টিতেই বিচার্য বলে আজ কারও অজানা নয় । আজ একুশ শতক ডাক দিচ্ছে আমাদের দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলের শোধরানোর সময় এসেছে । এখন তাদের উচিত নিজেদের নেতা নেতৃদের মন ভরানোর তুলনায় দেশের আপামর জনতার মন ভরাতে চেস্টা করা । কারণ এ্ররাই ভোট দেয় বলে আপনার আসেন । কু - সন্তান কে বাবা মা যেভাবে যে দৃষ্টিতে দেখেন দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলের প্রতি জনতার দৃষ্টি যদি তেমনি হয়ে পড়ে তখন আপনার কেউই নিস্তার পাবেন না । তার উদাহরণ আমরা দেখেছি এক এগারো পরবর্তি সময়ে তিন উদ্দীদের স্বৈর শাসনে জাতি কতটা নাকাল হয়েছিল তখন । আসুন এটা স্বাধীনতার মাস । আমাদের গৌরবোজ্জল অর্জনকে স্মরণ করার মাস । আমরা আর কিছু না হোক অন্তত লাখো শহীদের আত্নত্যাগের কথা স্মরণ করে হলেও নিজেদের পাল্টাই বা পাল্টাতে চেষ্টা করি । কারণ আজ স্বাধীনতার চারটি দশক পার হলেও জনগণ যে আশায় যুদ্ধ করে আমাদের বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল তা কতটুকু মিলেছে বলা বেশ কঠিন । আর ত্রিশ লক্ষ শহীদ তাধের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে আমাদের যেভাবে ঋণী করেছেন তার কতটুকু আমরা শোধ করতে পারলাম । এটাও ভেবে দেখতে হবে । আমরা সবাই বক্তৃতারর মঞ্চে কথার ডামাডোল পিটানো নয় কিংবা প্রতিপক্ষকে খিস্তি খেউড় নয় কথার বদলে কাজে বিশ্বাসী হই । সবাই মিলে চেস্টা করি সোনার বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রার পথে একজন স্বপ্নসারথি হতে । তবেই হয়তো পথ পাওয়া যাবে একাত্তরের বীর শহীদদের রক্তের ঋণ শোধরানোর । আমার পুরো এই লেখার সাথে নিচের গান্টি মিলে যাওয়ায় সেটা তুলে দিলাম - - - - কি দেখার কথা কি দেখছি কি শোনার কি শুনছি কি বলার কথা কি বলছি ৩০ বছর পর ও আমি স্বাধীনতাটাকে খুজছি স্বাধীনতা কি বৈশাখী মেলায় পান্তা ইলিশ খাওয়া স্বাধীনতা কি বটমূলে বসে বৈশাখী গান গাওয়া স্বাধীনতা কি বুদ্ধজীবীর বক্তৃতা সেমিনার স্বাধীনতা কি শহীদ বেদীতে পুষ্পের সমাহার স্বাধীনতা কি গল্প নাটক , উপন্যাস আর কবিতা্য ; স্বাধীনতা কি আজ বন্দী আনুষ্ঠানিকতায় । স্বাধীনতা কি ঢাকা শহরে আকাশ্চুম্বী বাড়ি স্বাধীনতা কি ফুটপাতে শোয়া গৃহহীন নর - নারী স্বাধীনতা কি হোটেলে হোটেলে গ্র্যান্ড ফ্যাশন শো স্বাধীনতা কি গজিয়ে উঠা অভিজাত পান্থশালা ; স্বাধীনতা কি অন্নের খোঁকে কিশোরী প্রমোদ বালা । কি দেখার কথা কি দেখছি কি শোনার কি শুনছি কি বলার কথা কি বলছি ; ৩০ বছর পর ও আমি স্বাধীনতাটাকে খুজছি । স্বাধীনতা কি নিরীহ লোকের অকারণে প্রাণ দন্ড স্বাধীনতা কি পানির ট্যাংকে গলিত লাশের গন্ধ স্বাধীনতা কি হরতাল ডেকে জীবন করা স্তব্ধ স্বাধীনতা কি ক্ষমতা দখলে চলে বন্দুক যুদ্ধ স্বাধীনতা কি সন্ত্রাসীর হাতে মারনাস্ত্রের গর্জন ; স্বাধীনতা কি অর্থের লোভে বিবেক বিসর্জন । আজ নেই বর্গী , নেই ইংরেজ নেই পাকিস্তানী হানাদার আজ ও তবু আমার বুকে কেন শুন্যতা আর হাহাকার আজ ও তবু কি লাখো শহীদের রক্ত যাবে বৃথা ; আজ ও তবু কি ভুলতে বসেছি স্বাধীনতার ইতিকথা । মোঃ আদনান আরিফ সালিম অর্ণব লেখক ও প্রত্নতাত্ত্বিক ওয়েবসাইটঃ Archaeology Of Humankind
ঢাকা , ১২ জুলাই ( বিডিন্যাশনাল নিউজ ডটকম ) : - ছাত্রলীগের ২৭তম জাতীয় সম্মেলনে কেন্দ্রীয় নতুন কমিটির সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ এবং সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল - এ আলম নির্বাচিত হয়েছেন । সোমবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সারাদেশের কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটের পর রাত দেড়টায় নির্বাচন কমিশনার আওলাদ হোসেন
এদিকে , শুরু থেকেই এ বাজেট অধিবেশনে অনুপস্থিত থাকে বিরোধী দল । তবে সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বাজেটের নানান অসঙ্গতি ও তার দলের প্রতিক্রিয়া জানান । এ উপলক্ষে গত ২৭ জুন গুলশানে নিজস্ব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি ।
প্রজন্ম ফোরাম » দৈনন্দিন » সংবাদ বিশ্লেষন » বিদ্যুৎ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি লক্ষ্যনীয়
এক্সপি ছাড়াও উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৩ এবং এমইসি অপারেটিং সিস্টেমে ভিতা মাইজার চলবে । এতে উইন্ডোজ সিস্টেম ফাইল গুলি পরিবর্তন হলেও পরে আবার আনইনস্টল করলে পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায় । : clap : ভিস্তার বুট স্ক্রীন , সাটডাঊন স্ক্রীন , লগ ইন এবং লগ আউট স্ক্রীন পাওয়া যায় । ভিস্তা সাউন্ড , স্ক্রীনসেভার , ফন্ট , ওয়ালপেপার , আইকন , কার্সার ইত্যাদি সব পাওয়া যায় ভিস্তা মাইজারে ।
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : ৪০ হাজার পাউন্ড বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪৮ লক্ষ টাকা । এই দেশটি ভাড়া নেয়ার লোক বাংলাদেশেও কম পাওয়া যাবেনা ।
এর আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করলেও ৪০ রানের মধ্যে দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান মার্টিন গুপটিল ( ১৬ ) ও ব্রেন্ডন ম্যাককালামকে ( ১০ ) হারায় নিউজিল্যান্ড ।
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন : আরও কিছু জানতে চাই । মেইল দিব আপনাকে ।
তির্যক বলেছেন : ওয়াছিয়ুন হালিম ভাই , এবার আপনাকে কিছু কথা বলি । আপনি আমাকে বেশ কিছু কথা আপনার পোষ্টে লিখেছেন । বলছেন সেখানে , হাসির পাত্র হলেন । হলাম না বানালেন একবার ভাবুন । কারন সেটা মেল করেছিলাম । আপনাকে অপমান করার চেষ্টা করলে ওখানেই করতে পারতাম । কাউকে অপমান করার ইচ্ছা বা অধিকার আমার নেই । আপনাকে মেলেই বলেছি আমার পরিচিত হলে যা করতাম সেটাই করেছি । ১ / মানুষের মানসিকতা নিয়ে কাজ করছি বেশ কিছু দিন যাবৎ । আমি যে ধারনা পোষন করি তার সত্যতা প্রমান দিলেন । - - খুব কম মানুষই আছে যারা যেকোন বিষয় স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করে । ২ / তাই এই খোচা । ৩ / এক ঘন্টা বসে আপনার কাজটা করলাম যেখানে ধন্যবাদ পাওয়ার কথা সেখানে তেলে বেগুনে জ্বলে গেলেন । আর সবার সামনে করলে . . . . . . . . . . . . ।
ইসলামী বিশ্বে কালো পোশাক পরা আর কোরান পড়া বা শোনা শোক প্রকাশের মুল মাধ্যম ।
এদের মধ্যে রয়েছেন ৪৪ লাখ ৪৬ হাজার ১১১ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভুত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকার উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মিসেস খালেদা হাবিব , ৭ লাখ ১০ হাজার ২১৮ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ প্রানী গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক মহা - পরিচালক ডা . কাজী মো . ইমদাদুল হক , স্বর্নালংকার , মোবাইল সেট ও বিদেশি মুদ্রা আত্মসাতের অভিযোগে কাস্টম ইন্সপেক্টর মজিবুর রহমান সরকার , পরস্পর জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৫৮ লাখ এক হাজার ১৩৯ টাকা মিথ্যা রিফান্ড সৃষ্টি করে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডিসি ( ট্যাক্স ) মো . আ . শুকুর , জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পুলিশের সাবেক এসআই মো . ইউনুস আলী , মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে ' ইউনি পে টু ইউ বাংলাদেশ ' এর চেয়ারম্যান মো . শহিদুজ্জামান ও এমডি মো . মুনতাসির হোসেনসহ অপর চারজন , পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির ব্যাবস্থাপক আরশাদ হোসেন ও তার স্ত্রী মিসেস লুবনা প্রমুখ ।
নহনত্যা বলেছেন : স্বাগতম বর্ণমালায় ধন্যবাদ এই জন্য যে অনেক তথ্য জানলাম . . . . .
দু : খ পাইয়াছি আমি । চোখ দুইটাতে আর ধরে না পানি , পড়তে চায় ঝরঝর করে মুইছা কষ্ট গ্লানি । পারি না , পারি না রে আমি পড়ে না চক্ষুর পানি , নয়নে আটকিয়া রাখি মনেতে মনেতে কান্দি । দু : খ পাইয়াছি আমি । কি দুখে যে দুখী আমি কাউরে নারে বলি , যে শুনিবে আমার দু : খ তারেই লাগে সুখী , দু : খের দুখে একলাই দুখী আমি দু : খে মরি । দু : খ পাইয়াছি আমি । এত দু : খ এই ধরাতে ধরে আমার বুকে , তারও পরে আরও দুখী জন্মে এই ভবে । ওরে ভয় লাগে যে প্রাণে ! দু : খের ব্যাপার - স্যাপার বুঝি না , শুরু ক্যামনে শেষ ক্যামনে মরে ক্যামনে বাঁচে ক্যামনে তাও জানি না ! একের পর এক আঘাত করে আমার এই ছোট্ট মনে , ভাঙে - চুরে আবার গড়ে আবার সেই মন্ত্র পড়ে , কে বাঁচে , কে ঝইড়া পড়ে কে ভালো , কে খারাপ থাকে - তা দু : খ দেখে নারে ! দু : খ পাইয়াছি আমি । দু : খের ব্যথা জ্বালায় মোরে একলা যখন থাকি , কষ্টের পানি ঝইরা পড়ে মনে মনে রাখি , মনে চায় মইরা যাই যেন না বাঁচি , আর যেন দু : খ মোরে বলে না দু : খী । দু : খ পাইয়াছি আমি । বুকের পাঁজর ভাইঙ্গা পড়ে পাইয়া দু : খের ব্যথা , আপন বলতে আমি তখন পাই না কারও দেখা , শেষ পর্যন্ত দু : খের কাছে হারে আমার মন , ছুঁইটা ছুঁইটা চক্ষুর জল গড়ায় বদন । দু : খ পাইয়াছি আমি ।
লেখক বলেছেন : প্রিয়তে নেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
আমিনুল ইসলাম সজীব বলেছেন : হাসলেন ঠিক আছে । কানলেন ক্যান ?
স্বপ্নগুলো যখন ফিকে হয়ে আসে খুব বিদঘুটে লাগে ওদের । ওদের ভেংচি কাটতে ইচ্ছে করে খুব কিংবা ওরাই বিদ্রুপ করে আমাকে । যখন ওরা ক্রুর বাস্তবতার নির্মম আক্রমণে আহত হয় অন্ধ হয়ে যায় কেউ , কেউ বধির ল্যাংড়া স্বপ্নের দল ভিক্ষা করে জীবনের ফুটপাতে প্রভুর দোহাই দিয়ে ওরা বলে ' একটু করুণা কর হে সময় ! ' স্বপ্নেরাও একদিন স্বপ্ন দেখত প্রজননের অনেক
এই পোষ্টটি পড়ার আগে আমার অনুরোধ থাকবে এই লিংক থেকে আমার কিছুদিন আগে পোষ্ট করা একটি লেখা পড়ে নিন । অনেকেই আছেন যারা মানিবুকার্সের মাধ্যমে অনলাইনে উপার্যিত টাকা দেশে আনেন । তাদের মধ্যে অনেকেই আবার অনলাইনে কেনাকাটা করতে চান । তাদের জন্য আমার এই পোষ্টটি । আমি ডোমেইন এবং হোস্টিং বিক্রি শুরু করি মাত্র . . .
( ঘ ) মানুষকে কথায় ও কাজে সুন্দর চরিত্র ও উত্তম আদর্শবান করে তুলা ।
লেখক বলেছেন : হায় হায় সর্বনাশ ! ! তাইলে আমার নানু সিদ্দিকা কবীরের কি হবে ? ? ওকে ওকে তোমাকে সোনার পেয়ালার চাটাও এক চুমুক দেওয়া হবে ।
এটাও করা যায় , তবে সেক্ষেত্রে বুকমার্ক অপশনটা একটু দূরে সরে গেল । আর মেনুবার এ একসেস করতে হলে আপনাকে আবার ফুলস্ক্রীন মোড থেকে বের হতে হবে । তবে আইডিয়া ভালই । উইকিতে বিশাল কোন লেখা পড়ার সময় এই কাজ করতাম । তবে সমস্যা হয় , দেখা গেল কেউ মেসেঞ্জারে নক করে বসলো , বের হয়ে এসে দেখা লাগে ।
সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট যার মূল বৈশিষ্ট্য তথ্য অনুসন্ধানের সুবিধা । অর্থাৎ এই ধরনের ওয়েবসাইট নিমেষেই তথ্য অনুসন্ধানের অনুমতি দেয় । একটি তথ্যমতে , ১৯৮৬ সালে হিউলেট প্যাকার্ড বা সংক্ষেপে এইচপি প্রতিষ্ঠান দ্বারা প্রথম সার্চ ইঞ্জিন আবিষ্কৃত হয় । তবে এককভাবে কেউ সার্চ ইঞ্জিন আবিষ্কারের দাবীদার নন । এতে অনেক প্রতিষ্ঠানের অবদান রয়েছে । ১৯৯০ সালে ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি হতে সার্চ ইঞ্জিন উন্নয়নে কার্যক্রম শুরু হয় । লাইকস নামক সার্চ ইঞ্জিন আবিষ্কৃত হয় ১৯৯৩ সালে । এটি ছিল একটি ইউনিভার্সিটি প্রজেক্ট । ১৯৯৪ সালে প্রথম পূর্ণ টেক্সট ওয়েব সার্চ ইঞ্জিনের নাম ওয়েবক্রলার । জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন ইয়াহু প্রতিষ্ঠিত হয় একই বছর । এর পরের বছর ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় সার্চ ইঞ্জিন আলতাভিস্তা । বর্তমানে ব্যাপক জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৮ সালে । আজকে বিশ্বে তথ্য ও প্রযুক্তি অনেক এগিয়ে গিয়েছে । সেই হিসেবে সার্চ ইঞ্জিনের ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে ।
আক্রমণশক্তি বুদ্ধিকল্পে বুদ্ধদেব বসু সুধীন্দ্রনাথকেও টেনেছেন । বললেন - " রবীন্দ্রনাথের পরে মাইকেল সম্বন্ধে বিচক্ষণ মন্তব্য করেছেন সুধীন্দ্রনাথ । বাঙালি সমালোচকদের মধ্যে তিনিই যেমন এই সুস্পষ্ট সত্যটা সাহস করে উচ্চারণ করেছেন যে প্রাচীন বাংলা সাহিত্য ' সাধারণত অপাঠ্য ' , তেমনি এ কথা বলতেও ভয় পাননি যে , মাইকেল ' বাংলা ভাষাকে ভালোবাসতেন বটে , কিন্তু তার প্রকৃতি বুঝতেন না ; তাই তিনি বঙ্গভারতীয় সেবক মাত্র , তার ত্রাণকর্তা নন ' । ' [ সাহিত্যচর্চা , পৃ : ৩০ ] । একই প্রবন্ধের উপান্তে বুদ্ধদেব বসু নিমকণ্ঠে বললেন - ' তাই সুধীন্দ্রনাথের সিদ্ধান্ত যদিও স্বীকার্য যে , ' বাঙালী কবিকে তরজাওয়ালার দল থেকে প্রথম অব্যাহতি দিয়েছিলেন তিনিই ' - ত্রাণকর্তা আর কাকে বলে ?
কিছু কৌতুকে একটা মাত্র কৌতুক কেন এজন্য ঠিক আছে । কিন্তু এটা আসলেই কৌতুক । তাই এক্ষেত্রে ঠিক নাই । এজন্য আপনাকে [ আ . মু . ] একবার এবং একবার
০১ কারখানার মেশিনে বাবার হাত কাটা গেছে । ঘরে মা অসুস্থ । ছোট বালক তাই রিকশা নিয়ে বেরিয়েছে । সেই রিকশার চাকা ঘুরতে ঘুরতে ছোটবালকটি হয়ে উঠেন চিত্রনায়ক জসিম । ০২ অথবা গুন্ডারা ছোটবোনকে ধরে নিয়ে গেছে । জিপের পেছনে ভাইয়ের ছোট দুটি পা দৌড়াচ্ছে । সেই পা দুটো বড় হয়ে যায় দেখা যায় চিত্রনায়ক মান্নার পেছনে একদল গুন্ডা ছুটছে । এই দৃশ্য দুটি হলো বর্তমান সময়কে খেয়ে ফেলে জাম্প করে ভবিষ্যতে চলে যাওয়া । সেলুলয়েডের বড়ই পরিচিত দৃশ্য । * * * * * * * * * ০১ হারিয়ে গিয়ে ফিরে আসা প্রেমিককে ' তবে শোনো সেই কাহিনী ' বলেই নায়িকার চেহারা ক্যামেরায় ডিফোকাস হয়ে আসে । সেই শটে ডিজলভে ভেসে উঠে প্রেমিক হারিয়ে যাওয়ার পর নতুন প্রেমিকের সঙ্গে কিভাবে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন নায়িকা । ০২ অথবা ধরা পড়ে পুলিশের কাছে ' ওইদিন আমরা তিনজন আছিলাম ' বলে চোর বয়ান করতে শুরু করে তার চুরির পূর্বপ্ল্যানের কথা । বর্তমান থেকে অতীতে ফিরে গিয়ে স্মৃতিচারণ করার এই ট্রিটমেন্ট ' ফ্লাশব্যাক ' নামে বেশি পরিচিত । * * * * * * * * * ব্লগারদের কাছে এই ফ্লাশব্যাক সম্পর্কেই কিছু জানতে চাইব । ধরুন চল্লিশোর্ধ এক ভদ্রলোক ( অর্থ ও খ্যাতিসম্পন্ন ) তার জীবনী নিয়ে ছবি বানাবেন । দরিদ্র পরিবার থেকে খেয়ে না খেয়ে সে আজ এ অবস্থানে এসেছেন । ছবিতে তার এ বিষয়গুলো উঠে আসবে । যেমন , ১ ) সীমান্তবর্তী গ্রাম হওয়ায় তিনি বাল্যকালে চোরাচালানের সাথে জড়িত ছিলেন । একদিন বিডিআরের হাতে গ্রেফতার হয়ে নির্যাতনের শিকার হন । এমনই মার খেয়েছিলেন যে ওইসময় তার মনে হয়েছিল তিনি মার খেয়েই মরে যাবেন । ২ ) ঢাকা শহরে পাতি রংবাজের শিষ্য হিসেবে কিছুদিন কাজ করেছিলেন । একদিন ককটেল বহনের সময় তার মনে হয়েছিল এই বুঝি ককটেলটা ফুটে যাবে । ৩ ) টেন্ডার নিয়ে ঝামেলা হওয়ায় বন্ধুদের একজন তার দিকে পিস্তল তাক করেছিলেন । তিনি ভেবেছিলেন বন্ধুটি বুঝি গুলিই করে ফেলবেন । তার জীবনী নিয়ে নির্মিত এই ছবির শুরুতে তার বর্তমান ( যশ - খ্যাতি ) অবস্থা দেখিয়ে ফ্লাশব্যাকে যাওয়া হয় , যেখানে তার বাল্যকাল থেকে বর্তমান অবস্থান পর্যন্ত সময় ও ঘটনাগুলো তুলে ধরা হয় । এখন আমার প্রশ্ন হলো তার জীবনের ঘটনাগুলো দেখে দর্শকদের অনুভূতি কেমন হবে ? বিডিআরের হাতে মারা খাওয়া , ককটেল বহন করা , পিস্তলের গুলা খাওয়ার ঘটনাগুলো যখন স্ক্রীণে আসবে তখন দর্শক কি ভীত হবেন ? কি হয় কি হয় এমন আগ্রহ অনুভব করবেন ? ঘটনা যেহেতু ফ্লাশব্যাকে ঘটবে দর্শকরা জেনেই গেছেন যে এই ভদ্রলোক বিডিআরের হাতে কিংবা ককটেলে কিংবা পিস্তলের গুলিতে মারা যান না । তাহলে কি ছবিটি কোনো ফ্লাশব্যাক ছাড়াই ( ভদ্রলোকের বর্তমান অবস্থা না দেখিয়ে ) একেবারের বাল্যকাল থেকে শুরু করা ভালো হবে ?
এ্যপলের সাফারি কিন্তু কনকোয়্যারারের ইঞ্জিন ( khtml ) ব্যবহার করেই বানানো হয়েছিলো । পরে অবশ্য ইঞ্জিনটা অনেক পাল্টে ফেলেছে এ্যপল । নতুন ইঞ্জিনের নাম webkit । সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে , কনকোয়্যারারে ওয়েবকিট পোর্ট করার প্রজেক্ট চালু হয়েছে । এটা একটা দারুন উদাহরণ ওপেনসোর্স সফটওয়্যারের উপকারিতার ।
লেখক বলেছেন : লেখক বলেছেন : বস , শুনেন - এই গল্পগুলো না পড়লে জীবনে একটা গুপ্ত ধন মিস করবেন । ( একটু ধৈর্য ধরে পড়ে দেখেন । ভাল না লাগ্লে টেকা ফেরত
জড়িত বিষয়ের ঠিকানা : রাজনীতি , লিবিয়া , রাষ্ট্রসংঘ , ঘটনা প্রসঙ্গ , খবর
কিশোরগঞ্জ - ভৈরব মহাসড়কের পাশে কুলিয়ারচর উপজেলার আগরপুর বাসস্ট্যান্ড বাজারে সোমবার ভোরে বৈদ্যুতিক শর্ট - সার্কিটের কারণে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয় । মুহূর্তেই আগুন আশেপাশে ছড়িয়ে পড়লে বাজারের ৯টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভস্মীভূত হয় । ক্ষতিগ্রস্ত দোকানসমূহের মধ্যে রয়েছে জুতা , স্টুডিও , মোবাইল , টিন , মুদি প্রভৃতি । খবর পেয়ে দ্রুত বাজিতপুর ও কুলিয়ারচর থেকে দমকল বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে আড়াই ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে । ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৩০ লক্ষাধিক টাকা ।
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট তারানা হালিম এমপির সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাহউদ্দিন সিরাজ , তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন , অভিনেতা ড . ইনামুল হক , পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় , ফরিদ আলী , শাহ আলম মুরাদ প্রমুখ । সঞ্চালনা করেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা অরুণ সরকার রানা ।
যশোর , ২০ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : যশোরের অভয়নগর উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে ৫টিতে বিএনপি ও ৩টিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন । আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণা করা হয় । নির্বাচিতদের মধ্যে বিএনপি ' সমর্থিত প্রার্থীরা হলেন - ১নং প্রেমবাগ ইউনিয়নে সিরাজুল ইসলাম মান্নু , ২নং সুন্দলী ইউনিয়নে পরিতোষ বিশ্বাস , ৩নং চলিশিয়া ইউনিয়নে এমএম আব্দুল লতিফ , ৪নং পায়রা ইউনিয়নে ফিরোজ আলম ও ৭নং শুভরাড়া ইউনিয়নে মুন্সী শাহাজান আলী । আওয়ামী লীগ সমর্থিত নির্বাচিত প্রার্থীরা হলেন - ৫নং শ্রীধরপুর ইউনিয়নে হাবিবুর রহমান বাপ্পি , ৬নং বাঘুটিয়া ইউনিয়নে সোলায়মান হোসেন বিশ্বাস ও ৮নং সিদ্দিপাশা ইউনিয়নে খান এ কামাল হাসান । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / ওআর / শাসি / ২২ . ৩০ ঘ . )
আব্দুর রহিম মজুমদার প্যারিস থেকে : প্রাকৃতিক দূর্যোগের দেশ বাংলাদেশ । দেশে অতীতে বহু দূর্যোগ সংঘটিত হয়েছে । ত্রান ও পুনবার্সন কর্মসূচীর দারা ক্ষতিগ্রস্তদের পূনর্বাসন করা হয়েছে । কিন্তু আইলা দূর্গতদের এক বছরেও পূর্নবাসিত করা যায়নি । অথচ ২০০৯ সালের ২৫শে মের ঐ ঘূর্ণিঝড়ে মারা যায় ২৩ জন । এখনও বাধেঁর উপর মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে খুলনার প্রায় ৪০ হাজার মানুষ । কিছুদিন হল আইলা আঘাতা হানার প্রথম বার্ষিকি গেল । সরকারী - বেসরকারী ত্রান তৎপরতা চলছে ঠিকই কিন্তু বাধঁ মারামত না হওয়ায় এক বছরেও ঘরে ফিরতে পারছেনা না দূর্ঘত মানুষ । এর চেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা আর কি হতে পারে ।
ওয়েব এডমিন বলেছেন : ডাইরেক্ট লিন্ক এখানে কাজ করে না । লিন্ক গুলো আপনার টুল প্যাড থেকে লেখায় লিন্ক যোগ করুন বাটনে ক্লিক করলে যে পপআপ বক্স পাবেন ঐ পপআপ বক্সে লিন্ক গুলো বসিয়ে OK বাটন ক্লিক করুন ।
শনিবার চ্যানেলটির সরাসরি প্রচারিত এক রিপোর্টে বলা হয় , ঢাকায় গ্রেপ্তার কয়েকজন বিডিআর সদস্যও সাকা চৌধুরীর নাম বলেছেন ।
এসময় একজন দর্শক বলেন , নিরাপত্তার অভাব থেকে দেশের সাধারণ জনগণ সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে মামলা করার সাহস পায় না ।
২৩ ম্যাচে ৫১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড । এক ম্যাচ বেশি খেলে ৩২ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার সপ্তমস্থানে লিভারপুল ।
পন্ডিত মশাই বলেছেন : ডার্ক ভাইয়ের কিছু হলে জলবে আগুন ব্লগে ব্লগে ।
উবুন্টু লিনাক্স বিষয়ক টিউটোরিয়াল ও দরকারী টিপস দেয়ার চেষ্টা করবো এখানে । এই লিংকটি দেখতে পারেন www . nasirkhan . co . cc
আগেও যেমন বলেছি , এক্সএনএ দিয়ে গেম আমরা বানাবো কারণ এটি দিয়ে তৈরী করা গেম উইনডোজ ৭ , উইনডোজ ফোন ৭ , এবং এক্সবক্স ৩৬০ - এ ব্যবহারকারীরা খেলতে পারবেন । তাছাড়া গেম বানানোর প্রক্রিয়াটিও এক্সএনএ - তে অনেক বেশী সহজ করে দেয়া হয়েছে । কিন্তু প্রক্রিয়া যতই সহজ হোক না কেন , আমাদের যদি সফল এক্সএনএ গেম ডেভেলপার / ক্রিয়েটর হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে হয় তাহলে অবশ্যই আগে গেম তৈরীর স্বাভাবিক গঠনপ্রনালী কেমন হয় এবং কিভাবে আসলে একটি গেম গ্রাফিক্স কার্ড এর প্রসেসর এর সাথে কাজ করে তার চুড়ান্ত রূপ নেয় মনিটর কিংবা ফোন স্ক্রীন - এ , সেটিও আমাদের খুব ভালভাবে জানতে হবে । তা না হলে এক্সএনএ তে যেসব সুবিধা দেয় হয়েছে গেম ডেভেলপারদের জন্য , সেগুলোর যথাযথ ব্যবহার করা সম্ভব হবে না আমাদের পক্ষে ।
তীরান্দাজ বলেছেন : @ কাল বেলা - আপনার ব্লগ দেখলাম । মনে হয় বহুরূপী / বহুমুখী প্রতিভার ব্লগার ।
সাবধান ! ধর্ম সম্বন্ধে বাড়াবাড়ি করো না । এই বাড়াবাড়ির ফলে অতীতে বহু জাতি ধ্বংস হয়েছে । ( লিংকটি দেখার জন্য দয়া করে প্রবেশ অথবা নিবন্ধন করুন )
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন , নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ৩০টির বেশি আসন পাবে না । তিনি বলেন , তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
@ আগুন্তুক , আপনার কথাবার্তায় আরো কৌশলি হওয়া উচিত ! ! ! চামড়ার জলকামান নিয়া আম্রিকার লগে যুদ্ধে যাওয়াটা কোনো বুদ্ধিমানের কাজ না ! ! আমি আপনার বেশকিছু কাজকর্মে আপনার প্রতি কিছুটা বিরক্ত , দুঃখিত !
সাঈদ ভাই , সত্য যা তা হচ্ছে - বাঙালি - দের ঢালাও দোষারোপ না করে . . . কিম্বা নিজেদের - কে নিয়ে হতাশায় না ভুগে - আমাদের সেনাবাহিনী - র পূর্ণ সংস্কার চাওয়া উচিত !
ইন্টারনেট ব্যবহার করেন কিন্তু গুগুলের নাম জানেন না এমন লোক মনে হয় ভার্চুয়াল জগতে পাওয়া যাবেনা । কারণ বিশ্বের সর্ববৃহৎ সার্চ ইন্জিনের নাম হচ্ছে গুগুল । এটা ছাড়াও গুগুল যে আমাদের বিনামূল্যে ই - মেইল সেবা দিচ্ছে সেটাও অনেকেই জানেন । এই ২টা সেবা ছাড়া গুগুল অন্য যে সব সেবা দিচ্ছে তা আমরা কত জন . . .
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম » প্রবেশ করুন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম
এছাড়া একটি ছোটো ব্যাপার লক্ষ করলাম - test . php - তে আপনি inside . php ইঙ্কলুড করছেন এভাবেঃ
আপত্তিকর শব্দ এই চিঠিটি ' একদিন ' পত্রিকার উদ্দেশ্যেঃ গত রবিবার কালকা মেল এ দুর্ঘটনার পর আমাদের প্রিয় ' একদিন ' পত্রিকায় কয়েকটি শব্দ খুব পীড়া দিচ্ছে । ' শনিবারের যাত্রা ' , ' অভিশপ্ত ট্রেন ' - এই অর্থহীন শব্দগুলো বার বার ঘুরে - ফিরে আসছে দেখছি । একটা এক্সিডেন্টের ক্ষেত্রে এই শব্দগুলো একেবারে অপ্রাসঙ্গিক । রেল দুর্ঘটনা কোন ' আইলা ' বা সুনামি নয় যার কারণ সাধারণের জানা - বোঝার বাইরে । প্রতিটি বড় দুর্ঘটনার কারণ কখনো গাফিলতি , কখনো নাশকতা আর বেশিভাগ [ . . . ]
আলোকিত ভাইয়া আমি কি বুঝাতে পেরেছি আমার বক্তব্য ? ! আর কেন আমি অপ্রয়োজনীয় তর্ক এড়িয়ে চলি ! এখানে তোমার আর সেভারাস ভাইয়ের মধ্যে যে তর্ক চলছিল , সেটা ছিল তর্কের খাতিরে তর্ক ! ( এবং এই ফোরামে এটাই বেশি হয় ! তুমি আর সেভারাসই শুধু কর তা নয় ! সুতরাং মাইন্ড করবা না ! ) সত্যি বলতে কি , তোমার আর সেভারাসের মধ্যে হয়ত সম্পর্ক ভালো , কিন্তু তোমার কমেন্ট পড়ে সেভারাসের মতো করে যারা ভাবছে , তাদের খারাপ লাগতে পারে , আর সেভারাসের কমেন্ট পড়লে অনেকের বিরক্তি আসতে পারে ! একটু বড় করে চিন্তা করতে পারলে বুঝতে পারবে !
আমি যখন জীবনের প্রথম মোবাইল ফোন কিনি তখন আমার মনে হয়েছিলো এতে কেবল কথা বলা নয় , আরও কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ হলে কি হতো ? একেবারে সব সময়ে হাতে নিয়ে ঘুরি তেমন একটি যন্ত্র হাতের কাছে বা হাতে রেখে কাজ করা যায় এমন কিছু টুলসতো অবশ্যই থাকতে পারে । এতে নোট বুক বা ডাইরীর কাজটি হলে ভালো হয় । এতে গান শোনার ব্যবস্থা থাকলে অনেক উপকার হয় । এতে যদি রেডিও থাকে তবুও মন্দ হয়না । যদি এমন হতো যে সেই ফোনটাতে টিভি দেখতে পারা যেতো ? এমন কি ক্ষতি হতো , যদি সেই ফোনটাতেই আমি লেখালেখি করতে পারতাম । সেই সময়ে ইন্টারনেটের তেমন প্রবল প্রতাপ ছিলোনা বলে আমি পরে ভেবেছি এই যন্ত্রটির একটি বড় কাজ হতে পারে ইন্টারনেট ব্যবহার করা । ঐ যন্ত্রটি আমার ছবি তোলার যন্ত্র হোক তেমনটা কখনও ভাবিনি । আমার দ্বিতীয় মোবাইল ফোনটাতে ক্যামেরা ছিলো - ছিলো ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সুযোগ । রেডিও ও গান শোনার ব্যবস্থা ছিলো । তাতে ছিলো অর্গানাইজার । তবে আমি ঐ ফোনটাকে ক্যামেরা হিসেবে কখনও খুব প্রিয় বলে মনে করিনি । আমার কাছে মোবাইলের ক্যামেরাকে এখনও খেলনাই মনে হয় । ঠেকায় পড়লে খেলনা ব্যবহার করা যায় - তবে ছবি তোলার জন্য একটি পেশাদারী ক্যামেরা না হলেই নয় । আমি ক্যামেরা নিয়ে তেমন ভাবিনা , কারণ কম্পিউটার দিয়ে ছবি তুলবো এবং সব সময়েই হাতের কাছে ক্যামেরা থাকবে সেটি এখন আর প্রয়োজন মনে হয়না । তবে ৭২ সালে যদি হাতে একটি ক্যামেরা থাকতো তবে আমি আমার পেশার প্রতি সুবিচার করতে পারতাম - সেটি নিঃসন্দেহে বলা যায় । তখনকার মোবাইলের পর্দাটা এতো ছোট ছিলো যে এতে সিনেমা বা টিভি দেখার কথাও ভাবছিলাম না । লেখালেখির কথাতো এখনও ভাবতেই পারছিনা ।
জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ই - মেইল সার্ভার থেকে শুরু করে লাটভিয়ার কথিত রবিন হুড হ্যাকার - সবখানেই কম্পিউটার হ্যাকারদের রাজনৈতিক দাপট লক্ষ্য করার মতো ৻
লেজার ভিশন বাজারে নিয়ে এলো ইসতিয়াক আহমেদ রুমেলের রচনা , চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় নাটক ' কবুতর ' । এতে অভিনয় করেছেন হাসান মাসুদ , মারজুক রাসেল , লুতফর রহমান জর্জ , সোহেল খান , আশুতোষ সুজন , শিরিন আলম , রাজীব চৌধুরী তন্ময় , চৈতি , জ্যোতি দেব , নূপুর , হারুন অর রশিদ ফারুক প্রমুখ । পাড়ার এক যুবক , সে কবুতর পালতে ভীষণ পছন্দ করে কিন্তু তার পরিবার ও পাড়ার বখাটে যুবকেরা তার এই কাজে বাধা - বিঘ্ন ও উত্যাক্ত করে ।
গাইবান্ধা , ২৩ জুন : গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার গুমানীগঞ্জ ইউনিয়নে বুধবার রাত সাড়ে ১২ টায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে ৩০জন আহত হয়েছে । এসময় বিক্ষুদ্ধ সমর্থকরা পুলিশের গাড়িও ভাঙচুর করেছে । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ছয় রাউন্ড গুলি বর্ষণ করে । গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি আবু আক্কাস . . . . বিস্তারিত »
২৪শে অগাষ্ট , ২০০৯ সোমবার , বিকেল ৫টা ৪১ । শুরু করি শ্রাবনী নামে মেয়েটির জন্মবার্তা দিয়ে । না , মানে আজ নয় , তবে কোন এক সালে এই দিনে ও জন্মেছিল , আজ তাই ওর জন্মদিন । মেয়েটিকে খুব ভালবাসি , খুবই । ওর আজকের ওকে ছাপিয়ে আমি সেই ছোট্ট ওকে দেখতে পাই । ভালবাসা আর মমতায় চোখে জল আসে । মেয়েটি কোনদিনও জানবে না , বুঝবে না , ওকে কত্ত ভালবাসি । আশীর্বাদ করি মেয়েটি যেন চিরসুখী হয় । গতকাল ছিল টিটোর জন্মদিন । তবে আমরা তা উদযাপন করলাম গত পরশু । ওকে ঢ্যাং ঢ্যাংগা ঢ্যাং ঢ্যাং একটি বড় বিয়ারের মগ আর সল্ট এন্ড পিপার শেকার দিলাম । ও এই দুটির কথাই বলেছিল । গাধার একটি মাত্রা আছে , এ দেখি মাত্রার বাইরে । জন্মদিনে ভাল কিছু চাইবে তা না করে চাইল ফকিন্নী টাইপের জিনিষ । তাও চায়নি , স্রেফ বলেছে । টিটো যখন দাবী নিয়ে বলে স্বাতী ' পা আমাকে এটা দিও , আমার চোখে পানি আসে । শুভর মত লাগে । এই যে এখনও চোখে পানি এল । এটা অবশ্য প্রচন্ড পেইনের জন্য যে ৬০০ মিলিগ্রামের আইবোপ্রফিন খেয়েছি তার কারনেও হতে পারে . . . হি হি হি । এনিওয়ে , আমরা টিটোকে নিয়ে গেলাম আমার প্রিয় চায়নিজ ' সান এশিয়ান কিচেন ' - এ । এটার নাম আমি দিয়েছে ' লিন স্যু কুনি ' । কেন যেন এই নিউজ কাস্টারের নামটি মনে পড়ে এই চায়নিজ রেস্টুরেন্টের নাম বলতে গেলে । তাই আমি এটাকে সবসময় লিন স্যু কুনি বলেই চালাই । তো এটা আমার অতি প্রিয় এক রেস্টুরেন্ট । কেন প্রিয় জানি না । এদের সি ফুড স্যুপটা আমার কাছে এত্ত ফ্রেশ মনে হত যে আমি সবসময় ওটা অর্ডার দিতামই । বেশিরভাগ সময় মাতিন আর আমি যেতাম । তাও কিনা হ্যাপী আওয়ারে যখন এপিটাইজারগুলো হাফ প্রাইস থাকে । আমরা স্যুপ আর দুটি এপিটাইজার নিতাম । ফ্রাইড স্কুইড হুইদ বেল পেপার আর ফ্রাইড টফু নিতাম । তো টিটোকে তো আমি এই রেস্টুরেন্টের খুব প্রশংসা করেছি । সেও নিশ্চয়ই এটাকে খুব আহামরি কিছু ভেবেছে । সেদিন যেয়ে এটাকে আমার আর ভাল লাগল না । এটা কিন্তু পি এফ চ্যাং বা ব্যাম্বু ক্লাব মাপের নয় , স্রেফ সাধারন চায়নীজের মাঝে গন্ধহীন ভাল পরিবেশ । ভেতরের ডেকরেশন ভাল , ফুড ফ্রেশ আর ইয়ামি । আমরা অর্ডার দিলাম সি ফুড স্যুপ আর এগ ড্রপ স্যুপ । আমি তো এখন সি ফুড খেতে পারি না তাই সবকিছুই আমার জন্য আলাদা অর্ডার দিতে হয় । এপিটাইজারের জন্য দিলাম ক্যালিফোর্নিয়া রোল ( একধরনের সুশী ) , ফ্রাইড স্কুইড হুইদ বেল পেপার , আর স্কিউয়ারড বিফ । শেষের এই আইটেমটির জন্য ওরা একটি লোহার বোলে আগুন দিল যার ওপর এগুলো সেকঁতে হবে । ব্যাপারটা দেখতে মনোরম , কিন্তু খেতে তত ভাল না কারন একটু মিষ্টি মিষ্টি । আমার আবার নোনতা ঝাল খাবারে মিষ্টিভাব পছন্দ নয় । তারপর মেইন আইটেমের জন্য দিলাম দু ধরনের রাইস । একটি হাউজ স্পেশাল মানে যেটাতে সব দেয়া থাকবে আরেকটি শুধু চিকেন ফ্রাইন রাইস । একটি সল্ট এন্ড পিপার শিম্প । এটি খুব মজা । আমি যখন শ্রিম্প খেতাম তখন এটা আমার ফেভরেট আইটেম ছিল । আমি তাই একটি তেলাপিয়া ( বা ক্যাট ফিশ কিনা মনে নেই ) সল্ট এন্ড পিপারও দিলাম । ভলক্যানো চিকেন দিলাম এই ভেবে যে এটা খুব ঝাল হবে । কিন্তু এটাও মিষ্টি ছিল , অন্তত আমার কাছে । তারপর দিলাম বিফ শর্ট রিব - এর একটি আইটেম । এটা সবার পছন্দ হল খুব ( আমার ছাড়া ) । চিকেন ভলক্যানো না দিলেই হত কারন ওটা তেমন কেউ খেল না । আর আমার ক্যাট বা তেলাপিয়ার আইটেমটি অলমোস্ট পড়েই রইল । আমার সেদিন দুপুর থেকে প্রচন্ড ঘাড় ব্যাথা হয়ে মাথায় সে ব্যাথা ছড়িয়ে পড়েছিল । আমি এত বেশি পেইন কিলার খেয়েছিলাম তা দূর করার জন্য যে আমার রুচি তো দূরে থাক , প্রতিটি খাবারই কুৎসিত লেগেছে । মনে হয়েছে শুকনা গোবর চাবাচ্ছি যা কিনা একটু সিরাপে ভিজিয়ে দেয়া হয়েছে । না , শুকনা গোবর খেয়ে দেখিনি , এই একটু অ্যানালজি দিচ্ছি । তবে আমার মন্দ লাগলে কোন অসুবিধে নেই , যাকে উদ্দেশ্য করে করা তার ভাল লাগলেই হল । আমার ধারনা টিটোর ভাল লেগেছে । কাজল আর মাতিনও দেখলাম পছন্দ করেই খেল । আমি অবশ্য ঠিক করেছি আগামী অনেক মাস আর চায়নীজ খাব না , এহ খুবই বিবমিষা লাগছে এখনও । টিটো গতকাল ওর বন্ধুদের সাথে গান বাজনা করে , কোথায় মজার ইফতারী আর ডিনার করে ওর জন্মদিন পালন করেছে । এর মাঝে অনেক কিছু হল , অনেক দিন লিখিনি তো । লিখব কি করে , একে তো ফাইনাল পরীক্ষা ছিল , তারওপর আমার ঘাড়ের ব্যাথায় আমি কুপোকাত । মনে হয় পিঞ্চড নার্ভ । সেই কবে থেকে এই ব্যাথা , বাড়ছে , আর বাড়ছে । আমিও এটা ওটা করে কোনভাবে পার করে যাচ্ছিলাম সময় । এবার আর পারলাম না । এখন ব্যাথাটা স্রেফ বেচেঁ আছি এজন্যই যেন শুরু হয় । আমার ডাক্তার শুক্রবারে আমার ফিজিক্যাল করলেন । এহ প্যাপ স্মিয়ার করতেই হল । ডাক্তার আমাকে বললেন ' তুমি কি জান যে তুমি গত দুবছর এটা করনি ? ' আমি বললাম , ' জানি , আমি ইনটেনশনালী আসিনি ' । তারপর ডাক্তারকে আমার দাতেঁর ব্রেস দেখিয়ে বললাম , ' ঠিক করেছি মরার আগে সুন্দর স্ট্রেইট দাঁত নিয়ে হাসব ' । সে হাসল । আমাকে সাজেস্ট করল আমি যেন কায়রোপ্র্যাকটিকের কাছে যাই । আমার এত ব্যাথা যে আমাকে গোবর খেতে বললে খাব , তা কায়রোপ্র্যাকটিক তো কোন ব্যাপারই না । শুধু আমার এক্স্ রে রিপোর্ট কি আসে সেটা দেখতে চাই । আজ এক্স রে করে এলাম , দেখা যাক । একদিন রতন মামা ফোন করে জিজ্ঞেস করলেন আমি কি উনার ডিভিডিটা কপি করে পাঠিয়েছি কিনা স্বপন ভাইয়াকে । আমি বললাম যে আমার তো পরীক্ষা শেষ হল এই সেদিন । তিনি জিজ্ঞেস করলেন কাজল এটা কপি করতে পারে কিনা । হি হি হি , কাজল হল কম্পিউটার ইল্লিটারেট গোছের , ও কি পারবে । তখন মামা বললেন , ' তুই তো তাহলে আরও ইল্লিটারেট নিশ্চয়ই ' । আমি বললাম , ' মামা , আপনি কি জানেন না যে আপনাদের ফ্যামিলীর মেয়েরা ছেলেদের চাইতে বেশি বুদ্ধিমতী ? ' মামা কিছুতেই মানবেন না । এক পর্যায়ে উনি বললেন , ' আচ্ছা তুই বল এই তোদের মধ্যে কি তুই শুভ্রের চাইতে বেশি বুদ্ধিমতি ' । আমি বললাম , ' মামা , এটা বললে তো হবে না , ভাইয়া হল এক্সেপশনাল , ওকে সাধারন হিসেবের মধ্যে আনলে চলবে না । আমাদের ব্যাপারটা হল অ্যাপেলস এন্ড অরেঞ্জেস , কোনটাই ভাল মন্দ বলা যাবে না ' । মামা বললেন , ' তারপরও তো কোনটা ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট আর কোনটা সেকেন্ড বলে একটা ব্যাপার আছে তাইনা ? ' আমি একটু পারসেপশনের ওপর লেকচার দেবার চেষ্টা করলাম বৃথাই । আসলে ভাইয়াকে তুলনায় আনলে আমার সমস্ত যুক্তি দুর্বল হয়ে যায় । ভাইয়া হল রীতিমত এক্সেপশনাল । ভাইয়া বুদ্ধিমান বলে সব ছেলেরাই বুদ্ধিমান মেয়েদের তুলনায় তা ঠিক নয় । কেউ যদি বলে যে ওহ , অতি আনসোশ্যাল হলেই সে আইন্সটাইন হয় তা কি সঠিক ? আইন্সটাইন ছিলেন এক্সেপশনাল । ভাইয়াও তাই । তবে এত যে আগড়ুম বাগড়ুম বললাম রতন মামার সাথে তা বুমেরাং হয়ে ফিরে এল আমার কাছে যখন আমি উনার ডিভিডিটি কিছুতেই বার্ন করতে পারলাম না । আমার ধারনা উনার ফাইল একস্টেনশন বা হোয়াটেভার আমার প্রগাম কনভার্ট করতে পারে না । কি আর করা , আমি স্বপন ভাইয়াকে ফোন করে জিজ্ঞেস করলাম আমার অরিজিন্যাল কপিটি কি আমি উনাকে পাঠাতে পারি কিনা । উনি একটি কপি করে আমাকে আবার ফেরত পাঠালেই হল , তাইনা ? স্বপন ভাইয়া কম্পিটারের কোন প্রগ্রাম কিভাবে কনভার্ট করতে হবে সেটা ঠিকই পারবেন ; উনি এ ব্যাপারে অনেক জ্ঞানী । তো যাহোক উনি রাজী হলেন । আমি আজ কাজলকে বললাম ওটা পাঠিয়ে দিতে । আমেন । রতন মামা তার এই অসাধারন মানবিক সাহায্যের প্রজেক্টটি নিয়ে মনে হয় বেশ চিন্তিত । চিন্তিত মানে হল যে উনি চাচ্ছেন সবার অপিনিয়ন নিয়ে এটার কোথায় কতটুকু আরও বেটার করা যায় , কিংবা উনার ওয়েব সাইটটিকে কি করে এনরিচ করা যায় ইত্যাদী । আমার ধারনা তার যে অথেনটিক একটি প্রয়াস , সেই জেনুয়িনিটিকে উনি যদি অতি সাধারনভাবে তুলে ধরেন , মানুষ সেটাতে যত অনুপ্রেরনিত হবে , তার চেয়ে আর কিছুতেই বেশি হবে না । যাদের হিউম্যানিটি যত বেশি , যারা মানব দরদী কাজে এগিয়ে আসেন , তারা পোশাকী কথা , পলিটিক্যাল কারেক্ট মারপ্যাচের ধার ধারেন না , তারা চান অন্তরের সরলতা , মানুষের প্রতি বিশ্বাসের ফলাফল , আর মানুষের অগগ্রতির প্রমান । এটুকু হলেই তারা সন্তুষ্ট । যেমন রতন মামা তার প্রজেক্টে সাধারন ব্যাংকগুলোর মত কোন কিছুর বিনিময়ে ( মর্টগেজ ) টাকা ধার দেন না । ব্যাংকের মত তার উদ্দেশ্য ব্যাবসা নয় , স্রেফ পরপোকার । আর সেই পরপোকারে উনি সবচে মুল্য দেন উনার অতুলনীয় মানুষকে বোঝার ক্ষমতাকে । অতুলনীয় এজন্য বললাম যে যিনি গত ১৫ বছর ধরে এই প্রজেক্ট চালিয়ে যাচ্ছেন , হাজার হাজার মানুষকে এভাবে বিনা সুদে , বিনা বন্দকে , স্রেফ মৌখিক ইনফরমাল ইন্টারভিউ - এর মাধ্যমে টাকা ধার দিয়ে যাচ্ছেন , তাকে আজ পর্যন্ত কেউ ঠকায়নি , টাকা মেরে দেয়নি । একজন শুধু কিছু টাকা ফেরত দিতে পারেনি তাও যথার্থ কারনবশতঃ । এটাই কি যথেষ্ট নয় তার প্রজেক্টটি কতটা সাইন্টিফিক এবং সফল তার প্রমানার্থে ? মামা তবু চান আরও বেটার করতে আর তাই তিনি সবার অপিনিয়ন চান । ইশ্বর কি এসব মানুষের মাঝেই প্রকাশিত নন ? আমি অনেক সৌভাগ্যের অধিকারী কারন আমি বহুবার বহুমানুষের মাঝে ইশ্বরের দেখা পেয়েছি । আজ যে আমাদের রাতে কিছু খাবার নেই , তা কি জান ? ডিপ ফ্রিজে বেশ কিছু মাংস রান্না করা আছে , গরু মুরগী । হয়ত মাছের দু তিনটি তরকারীও আছে । ভাজি আছে কয়েক রকমের । আর আছে কাচ্চী বিরিয়ানী । কিন্তু সেগুলো তো ডিপে । নরমাল ফ্রিজে কিচ্ছু নেই । আমি তো গত কদিন পিজ্জা , কে এফ সি , হাবিজাবি খেয়ে খেয়ে পাগল হয়ে গেলাম । একটু আগে আমি সার্ডিনের সাথে সেই ফ্রাইড ব্ল্যাক বিনস ( যেটা চ্যাপা শুটকির মত গন্ধ ) দিয়ে , তার মাঝে পিকেলড গার্লিক আর শুকনা মরিচ পোড়া দিয়ে ভর্তা করে একটু ভাত খেয়ে আত্না তৃপ্ত করলাম । আমাদের কিচেন তৈরী হতে হতে আমরা না খেয়ে নিজেরাই শুটকী ভর্তা হয়ে যাব মনে হচ্ছে । লেখায় ক্ষান্ত দিই , হাতে অসম্ভব ব্যাথা করছে । মনে হচ্ছে কেউ হাতুড়ি দিয়ে পেরেক গাথছে কাধের জয়েন্টে । আমি এতেও কিছু মনে করিনা , কিন্তু একটু পরেই যে মাথার ভেতর এক্সপ্লোশনের মত ব্যাথা বোধ হবে সেটা সহ্য করতে পারিনা । ইশ্বর , কি জন্য এমন ব্যাথা দিচ্ছ একটু ব্যাখ্যা করবে কি ? ওহো শেষ করার আগে জানাই যে একটু আগে ডঃ এম আমাকে ইমেইল করে জানালেন যে আমি স্ট্যাট ক্লাসে ১০৮ পেয়েছি ১০০ - র মধ্যে । ইয়েই । স্বাতীর জয় হোক . . . থুক্কু , ডঃ এম - এর জয় হোক । আই মিন আমাদের সবার জয় হোক ।
বালিয়াপড়াা ক্রান্তি সংঘ ঃ ইহা ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্টিত হয় ।
আপনার ক্লাসের জন্য বা চলার পথে শেখার জন্য আমাদের অডিও ফাইল ব্যবহার করুন Mission Berlin - এর সব পর্বের গ্রাহক হোন !
http : / / trivuz . com , http : / / trivuz . blogspot . com / , http : / / www . facebook . com / trivuz , http : / / www . facebook . com / pages / TRIVUz / 158049170496 ? v = wall , http : / / www . somewhereinblog . net / blog / trivuzblog / এবং http : / / prothom - aloblog . com / profile / trivuz আইডি ফোরামের জন্য তিনি ফেসবুকে একটি পাতা এবং একটি দল খুলেছেন । রোববার দুপুর পর্যন্ত পাতাটি ৭০০ জন পছন্দ করেছেন এবং দলটির সদস্য ছিল ১১৪৫ জন । দলটির আলোচনাস্থলে ( ডিসকাশন বোর্ড ) ' ৭২ এর সংবিধান ফিরছে : আপনি কি সমর্থন করেন শীর্ষক একটি বিষয় ( টপিক ) ছিল । এতে দল নির্মাতা ত্রিভুজ মন্তব্য করেছেন , ' তাদেরকে এটা করতে দিন এবং দেখেন কি ঘটে . . আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ থেকে চিরতরে মুছে যাবে . . . । ' ত্রিভুজ একযোগে ফেসবুক , আইডি বাংলা ও প্রথম আলো ব্লগ ও সামহোয়্যারইনব্লগে ' আল - কায়েদা বনাম বুশ ও জেএমবি বনাম হাসিনা ' শিরোনামে একটি লেখা দিয়েছেন । তাতে তিনি জেএমবি সদস্য জাবেদের বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে লেখেন যে , ' জাবেদ আদালতকে আরো বলেন , ' ' সারাদেশে যে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে তা বন্ধ হবে না । " . . . তার মানে সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি , ছাত্রলীগের সন্ত্রাস , পিলখানার ঘটনা সবকিছুর দায় জেএমবি স্বেচ্ছায় নিজের ঘাড়ে নিয়ে নিল ? আওয়ামী লীগের গত কয়েক সপ্তাহের প্রচারণাগুলোকে হালাল করতে ? উল্লেখ্য , পিলখানার ঘটনার তদন্তকারীরা দুইদিন আগেও বলেছে এই ঘটনায় তারা জেএমবির সংশ্লিষ্টতা পায়নি । এমতাবস্থায় সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের জেএমবি কানেকশন সম্পর্কিত বক্তব্যগুলোকে হালাল করার এর চাইতে আর উৎকৃষ্ট পদ্ধতি কী হতে পারে ? ' এই লেখাটিতে মতামত ব্যক্ত করতে গিয়ে চন্দন নামের একজন বলেছেন , ' জেএমবি আসলে ভারত ইসরাইল ও আওয়ামী লীগ এর জয়েন্ট ভেঞ্চার প্রজেক্ট তারা নিজেদের স্বার্থ হাসিল করার জন্য এই ধারাটি সৃষ্টি করেছে । ' বাংলাদেশ জিন্দাবাদ নামধারী একজন বলেছেন , ' জেএমবি = জয় মহাভারত । জেএমবির প্রত্যেকটি কর্মকাণ্ড ভারত ও তার তাঁবেদার আ ' লীগের ফেভারে গেছে । ' রাজনীতিক বলেছেন , ' আওয়ামী লীগের জঙ্গি কানেকশনের ব্যাপারে যে কোনো তথ্যের জন্য যুবলীগ নেতা ও হুইপ মীর্জা আযমের সঙ্গে যোগাযোগ করুন । '
" সোনারং জোড়া মঠ " কথিত ইতিহাসে জোড়া মঠ হিসাবে পরিচিত লাভ করলেও মুলত এটি এক জোড়া মন্দির । মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামে অষ্টাদশ শতাব্দীর এই অপূর্ব প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শনটি রয়েছে । সোনারং গ্রামে এক সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল । মন্দিরের একটি প্রস্তর লিপি থেকে জানা যায় এলাকার রূপচন্দ্র নামে হিন্দু লোক বড় কালীমন্দিরটি ১৮৪৩ সালে ও ছোট মন্দিরটি ১৮৮৬ সালে নির্মাণ করেন । ছোট মন্দিরটি মুলত শিবমন্দির । বড় মন্দিরটির উচ্চতা প্রায় ১৫ মিটার । মন্দির দুটির মুল উপাসনালয় কক্ষের সঙ্গের রয়েছে বারান্দা বড় মন্দিরের ১ . ৯৪ মিটার ও ছোট টিতে ১ . ৫ মিটার বারান্দা । এছাড়া মন্দিরের সামনের অংশে বেশ বড় আকারের একটি পুকুর রয়েছে ।
তবে সবার ক্ষেত্রে এবং সব জায়গায় যে এমনটা হবে তা একদমই ঠিক না । এই বন্ধু এমন একটা সম্পর্ক যেটা কিনা সবার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কিছু বলা যায়ই না ।
* * * ফন্ট সমস্যার কারণে কেউ কেউ সাপ্তাহিকের প্রতিবেদনটি পড়তে পারছেন না বলে জানিয়েছেন । লেখাটাতে TonnyBanglaMJ ফন্ট ব্যবহার করা হয়েছে । ফন্ট ডাউনলোড করতে পারেন এখান থেকে অথবা এখান থেকে ।
ভাই এখানে সব কিছুই বিপরীত দিক থেকে দেখা হয়েছে । তাই নামকরণটাও বিপরীতভাবে দেওয়া হয়েছে ।
লিনাক্স ও মুক্তসোর্স আন্দোলন নিয়ে প্রথমেই যখন আগ্রহ জন্মেছিলো তার আগে থেকেই জানতাম . mp3 . wmv এর মতো জনপ্রিয় ফরমেট উন্মুক্ত নয় এবং বিভিন্ন লিনাক্সে এই ফরমেট শুরু থেকে সাপোর্ট করা হয়না । উবুন্টু ইনস্টলের আগে ডকুমেন্টেশন থেকে Ogg Vorbis , FLAC , Ogg Theora ইত্যাদি ফরম্যাট সম্পর্কে জানতে পারি । তখন ইচ্ছা থাকলেও তথ্যের অভাবে এবং আমার নিজস্ব জিনিস না হবায় চেষ্টা করিনি । এখন আমি এই ফরম্যাটগুলোতে কনভার্ট করতে আগ্রহী । তবে তার আগে আমি জানতে আগ্রহী ১ ) এইসব ফরম্যাটে কারিগরি কি কোন সুবিধা রয়েছে ? ( নিজের জন্য + প্রচারের জন্য জানা লাগবে ) ২ ) একজন সাধারন ব্যবহারকারী হিসেবে আমার কি সুবিধা ( প্রচারের জন্য জানা লাগবে । ) ৩ ) কোয়ালিটি ভালো থাকবে বলেই জেনেছি , কিন্তু কতখানি । ( নিজের হলে সমস্যা হতো না কিন্তু বোনের গান / মুভির কালেকশন সেগুলো নষ্ট করতে চাই না ) ৪ ) এইসব ফরম্যাটে কম্প্রেশ রেট কতো ( হার্ডডিস্কে জায়গা নেই মাত্র ৪ - ৬ গিগা খালি আছে । কোন ডাটা ফেলার মতো নয় ) [ সম্পাদনা ] কেউই কিছু বললেন না ? ? ? এ কেমন কথা ? ? অভিজ্ঞ ভাইয়েরা কেউ তো কিছু বলুন . . . . . . . .
আজ দুপুরে রাঙ্গামাটি জিমনেশিয়াম প্রাঙ্গনে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের দাবীতে আয়োজিত গনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ হুশিয়ারী দেন । পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি রাঙ্গামাটি
এর আগে ভারতের দূতাবাসে ভারতীয় কমান্ডো প্রহরী রাখার সময় তাকে জিজ্ঞেস করার হয়েছিলো এটা আইনবিরুদ্ধ কী না , কারণ দূতাবাসের নিরাপত্তা দেবার দায়িত্ব বাংলাদেশের । এখানে বিদেশী প্রহরী আসা রীতিমতো ' সার্বভৌমত্তের ' উপর আঘাত । তখন সাহারা খাতুন বলেছিলেন , আমি তো বিষয়টা জানি না । জেনে কাল উত্তর দেবো । পরদিন সাংবাদিকরা তাকে আবার জিজ্ঞেস করলো ব্যাপারটা , ম্যাডাম , আজ তো ব্যাপারটা জানেন । তাহলে কি বলবেন ? সাহারা খাতুন বললেন , যদি বলি আমি আজও জানি না ।
তিনি বলেন , " এর আগে প্রশাসন বহুবার এ ধরণের আশ্বাস দিলেও শ্রমিকরা তার বাস্তবায়ন দেখেননি । এবার এর বাস্তবায়ন দেখা গেলে ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হবে । অন্যথায় ১ আগস্ট আবার কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে । " পরিষদের দাবিগুলো হচ্ছে গাড়ির টায়ার - টিউবসহ সব ধরনের যন্ত্রাংশের দাম কমানো , চট্টগ্রামে ২০ বছরের পুরানো গাড়ি চলাচল নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার , মহাসড়কে পুলিশের হয়রানি বন্ধ , সড়কে ডাকাতি বন্ধের ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ , বিআরটিএ ' র দুর্নীতি বন্ধ , সবরকম পরিবহনের জন্য টার্মিনাল নির্মাণ , দুর্ঘটনার পর পুলিশি নির্যাতন ও হয়রানি বন্ধ ।
চ ) স্বামীর অনুমতি ছাড়া স্ত্রীর নফল রোযা রাখা নিষেধ । ( বুখারী ও মুসলিম )
উল্টোদিকে অ্যামি বসে আছে । কিছুটা উদ্বিগ্ন । - ক্যবল ছেলেটাযে কি ! কোন কিছুতেই টাইম মেইন্টেন করতে পারে না । - শুধু শুধু ব্লেম করবে না । ফিক্সড টাইমতো দাওনি । যাস্ট চাকরকে দিয়ে কল করছো । ( মিসেস অ্যামির কন্ঠে উষ্মা )
গুরু , জাদুরকাঠি . কম সাইট সম্পর্কে জানানোর জন্য ধন্যবাদ । গুগলের থেকে শক্তিশালী কি না তা জানি না । তবে এখানে পিডিএফ , ফোরাম , ব্লগ , নিউজ , ভিডিও ইত্যাদির জন্য সরাসরি অপশন দেয়া আছে । যেটা আমার মন কেড়েছে । এবং এটা সাধারণ ব্যবহার কারীদের জন্য খুবই সুবিধাজনক হবে । তবে যেই সার্চ ইন্জিনই আসুক না কেন গুগলের নেশা ছাড়তে পারতেছিনা । আমি শুধু পিডিএফ ফাইল আর ভিডিও ডাউলোডের জন্য জাদুর কাঠি ব্যবহার করব । কারণ এখানে যেই ফরম্যাটের জিনিস খুঁজছি সেটাই আসছে । এটা খুব সময়ের সাশ্রয় করবে ।
সিলেট , ২৫ জুন : সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা সদরে ডাকাতদের ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন সত্তরোর্দ্ধ এক যুক্তরাজ্য প্রবাসী । শনিবার রাত আড়াইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে । নিহত প্রবাসীর নাম শেখ তাহির আলী । শনিবার রাত আড়াইটায় ১০ / ১২ জনের একটি ডাকাতদল তাহির আলীর বাসায় দরজা ভেঙ্গে ঢুকে পড়ে । এসময় তাহির আলী বাধা দিতে গেলে ডাকাতের ছুরিকাঘাতে সে আহত হয় । পরে তাহির আলীর স্ত্রীকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ও ছেলে শেখ আজাদ আলীকে বেঁধে ডাকাতরা ৩০ ভরি স্বর্ণালংকার , দু ' টি বৃটিশ . . . বিস্তারিত »
জন্ম : ২৮ এপ্রিল , ১৯৪৭ জন্মস্থান : রাড়িখাল , বিক্রমপুর মৃত্যু : ১১ আগস্ট , ২০০৪ মৃত্যুস্থান : মিউনিখ , জার্মানি । বিস্তারিত … »
পটুয়াখাল সংবাদদাতা , ২ ফেব্রুয়ারি । । গলাচিপা উপজেলা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মঙ্গলবার পাঁচ রাজাকার ও আলবদরের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালীন হত্যা ও লুটপাটের অভিযোগে মামলা হয়েছে । আসামিরা হলেন গলাচিপা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক ধর্মীয় শিক্ষক এসএম নূর মৌলভী , গলাচিপা মডেল বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক শাহআলম মিয়া , পানখালী পানজাতিয় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন ওরফে শাহজাহান খন্দকার , হরিদেবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইসাহাক মিয়া ও আমখোলা ইউনিয়নের বাউরিয়া গ্রামের আবদুল গফুর । গলাচিপা উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী ফৌজিয়া বেগম মামলাটি দায়ের করেন । আদালত গলাচিপা থানার ওসিকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন ।
" আর যত প্রকার প্রাণী পৃথিবীতে বিচরণশীল রয়েছে এবং যতপ্রকার পাখী দু ' ডানাযোগে উড়ে বেড়ায় , তারা সবাই তোমাদের মতই একেকটি সম্প্রদায় বা দল । " সূরা আল আনআম - ৩৮
ছোট্ট মানুষ । বড় মানুষ । মানুষ এবং পোষা সব প্রাণী । ৩০ সেকেন্ড আগে আমি যা প্রকাশ করেছি তা হল , বৈরুত শহরের কেন্দ্রীয় ভবন এক মাসের কম সময়ের মধ্যে ভেঙ্গে ফেলা হবে ।
ফেরা যাক বিশ বছর আগে তেসরা অক্টোবরের আগের সেই মাসগুলোতে ৷ ১৯৮৯ সালের ৯ই নভেম্বর হেলমুট কোল ওয়ারশ ' তে পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মাজোভিয়েচকি ' র সঙ্গে মিলিত হন ৷ কোল এবং তাঁর তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হান্স - ডিট্রিচ গেনশার তখন জার্মান - পোলিশ সম্পর্কের উন্নতীকরণের জন্য সচেষ্ট ৷ ঠিক সেদিন সন্ধ্যাতেই পূর্ব বার্লিনের হাজার হাজার মানুষ ছোটেন পশ্চিম বার্লিনে যাবার সীমান্ত পারাপারের কেন্দ্রগুলির দিকে ৷ তাঁরা টেলিভিশনে শুনেছেন , এখন নাকি অবাধে পশ্চিমে যাওয়া সম্ভব ৷ এমনকি ওয়ারশ ' তেও এই অষ্টমাশ্চর্যের কথা ছড়িয়েছে ৷ পোলিশ টেলিভিশন কোল গেনশারের রাষ্ট্রীয় সফরের কথা ভুলে সেই খবরই দিচ্ছে ৷ Bildunterschrift : গত মে মাসে আশিতে পা দিলেন হেলমুট কোল
জানা যায় , আজ দুপুর ১টায় টেকনাফ - কক্সবাজার সড়কে জাদিমুরা নামক স্থানে একটি চান্দের গাড়ি ( জিপ ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গেলে ৮ যাত্রী আহত হয় । আহতদের উদ্ধার করে টেকনাফ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় । আহতরা হচ্ছেন - জাদিমুরার মৃত . কাজল ধরের পুত্র দুলাল ধর ( ৫৬ ) , রঙ্গীখালীর আবদুর রউফের পুত্র লাভলু ( ৪২ ) , একই এলাকার মাবুদের পুত্র সোয়েব ( ৩০ ) ও তার স্ত্রী রোজিনা ( ২০ ) , দমদমিয়ার আবদুস সাত্তারের পুত্র ছৈয়দ হোছন ( ৬০ ) , রঙ্গীখালীর রশিদ আহমদের পুত্র দিল মোহাম্মদ ( ৪৮ ) , আলী আহমদের পুত্র রশিদ আহমদ ( ৫০ ) , লেদার মো . কাশেমের পুত্র মো . হাশেম ( ৩০ ) । খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে । এদিকে , দুপুর দেড়টায় হ্নীলা স্টেশনে একটি সিএনজি ধাক্কা দিলে পথচারী মো . হেলাল উদ্দীন আহত হন । তিনি হ্নীলা পশ্চিম সিকদার পাড়ার মো . ইসলামের পুত্র । এছাড়া দুপুর ২টার দিকে টেকনাফ স্থলবন্দর এলাকায় একটি মোটরসাইকেল মো . আয়ুব ( ২৮ ) নামে এক পথচারীকে ধাক্কা দেয় । এতে আয়ুব আহত হন । তিনি কেরুনতলীর দিল মোহাম্মদের পুত্র । চান্দের গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত দুলাল ধর , লাভলু ও ছৈয়দ হোসেন এবং মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত মো . আয়ুবকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / ওআর / আরআর / ২১ . ২৫ ঘ . )
আশরাফ আলী খান ঃ ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি , ইমপ্রেশন প্রাইড অব এশিয়া এবং সাসকো ফুডের উদ্যোগে আয়োজিত হেলদি ফুড ফেস্টিভ্যালে হেলদি ডিশ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান বিজয়ী হয় গ্রীন স্ট্রিটের বাবুর্চি রেস্টুরেন্ট । এ উপলক্ষ্যে ১০ জুলাই রবিবার ১৪৯ - ১৫৩ গ্রীন স্ট্রিটের বাবুর্চি রেস্টুরেন্টে এওয়ার্ড সেলিব্রেশনের আয়োজন করা হয় । বাবুর্চি রেস্টুরেন্টের স্বত্ত্বাধিকারী মুহিব উদ্দিনের দাওয়াতে উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন হেলদি ফুড ফেস্টিভ্যালে প্রধান অতিথি ও প্রধান বিচারক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন স্টার প্লাসের মাস্টার শেফ অব ইন্ডিয়া পংকজ ভাদুরিয়া । এ সময় তিনি বাবুর্চি রেস্টুরেন্ট পরিদর্শন করেন । তিনি বলেন , বাবুর্চি রেস্টুরেন্ট উন্নতমানের হাইজেনিক সিস্টেম অনুসরন করে । এর খাবারের মান খুবই উন্নত ও সুস্বাদু ।
যে রেনেসাঁকে মানবসভ্যতা বিকাশের , মানবজাতির অগ্রগতির চরম নিদর্শন হিসাবে পাশ্চাত্য জগত সার্বজনীন স্বীকৃতি প্রদান করেছে , সেই রেনেসাঁর ক্ষেত্রেও মনীষী ড্রেপার স্বীকার করেছেন যে , রেনেসাঁ তার জন্মের জন্য ইসলামের নিকট ঋণী ( Renaissance owes its birth to Islam ) । তাই বাংলাদেশের যুবসমাজের প্রয়োজন নেই অন্য কোনো Islam - এর কাছ থেকে কিংবা অন্য কোনো ধর্ম বা মতবাদের কাছ থেকে কোনো আদর্শ বা প্রেরণা বা মনোবল সংগ্রহ করার । ইসলাম একাই যথেষ্ট এই যুবসমাজকে সুসংহত করার জন্য , তাদের প্রবল ও দুর্দম শক্তিতে সুষ্ঠুভাবে সমাজ ও দেশের প্রয়োজনে ব্যবহার করার জন্য । আজ যুবসমাজকে গ্রহণ করতে হবে ইসলামকেই আদর্শ হিসাবে । সমস্ত পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে ইসলামেরই আলোকে । আর ইসলামের সঠিক পথে চলার জন্য যার চিন্তাধারা , যার আদর্শ , যার কর্মপন্থা যুবসমাজকে অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে । তিনি হচ্ছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহাপুরুষ হজরত মুহাম্মদ ( স . ) । পবিত্র কোরআনের নির্দেশ ও মহান রসুলের ( স . ) সুন্নতই হবে যুবসমাজের আদর্শ । মহানবী ( স . ) নিজেও বলেছেন , আমার উম্মতের মধ্যে যেদিন ধর্মের অবনতি শুরু হবে , তখন যে ব্যক্তি আমার সুন্নত ও তরিকাকে শক্ত করে ধরবে সে একশ শহীদের সওয়াব পাবে । '
সন্ধ্যার বাতাসে ঝরে যাওয়া জলপাই পাতা তুমি , আলতো করে শয়ান নিলে মাটিতে । পৃথিবীর বুকে পোঁতা হলো আরো একটি শোকের পাহাড় । এখন ঐ মাটি আর ঐ মা পৃথিবী তোমাকে টেনে নেবে তার মায়ার কন্দরে । ঐ বাতাস সব মৃত ভাইদের অন্তিম নিঃশ্বাসের দমক হয়ে আছড়ে পড়বে তোমার কবরে । বিধবা বোনদের হুতাশন মরুর লু হাওয়া হয়ে তোমার শিয়রে জানাবে নালিশ । আর পৃথিবীর বুকের হাপর থেকে উঠে আসবে ঝড় : ইন্তিফাদা । অযুত অযুত হারানো - খোয়ানো মানুষদের হাড় - পিঞ্জিরার ডুগডুগির তালে বেজে উঠবে জেরুজালেমের সকল মিনার , গির্জার সকল ঘণ্টা । রক্ত উগরানো গিরিগর্জনে তারা ডাকবে : মাহমুদ , মাহমুদ !
সেই থেকে তার সফল জীবনের শুরু । এরপর আর তাকে কখনই পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি । অসাধারণ অভিনয় দক্ষতার গুণে কেট একটার পর একটা পুরস্কার জিতে গেছেন । তার অভিনীত বিশেষ চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে , সেন্স এন্ড সেন্সসিবিলিটি , টাইটানিক , ইটারনাল সানশাইন অফ দ্য স্পটলেস মাইন্ড , লিটল চিলড্রেন , রেভ্যুলশনারি রোড এবং দ্যা রিডার ।
নিউজ ডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম আকাশে উড়তে পারা সবচেয়ে বড় প্রাণী টেরোসর ৷ মৃদুমন্দ বাতাসে উড়ে বেড়াতে পারতো আকাশে ৷ কিন্তু ঝোড়ো হাওয়ায় রক্ষা করতে পারতোনা নিজেকে ৷ সম্প্রতি প্রকাশিত একটি গবেষণায় প্রাচীন এই প্রাণীদের সম্পর্কে এমন ধারণাই দিচ্ছেন বিজ্ঞানীরা ৷ বিবর্তনমূলক জীববিজ্ঞানীদের দীর্ঘদিনের বিস্ময় এই প্রাণীটিকে ঘিরে , যে কীভাবে বিশালাকার শরীর নিয়ে সরীসৃপ এই প্রাণীটি আকাশে উড়তে পারতো ৷ ২২০ থেকে ৬৫ মিলিয়ন বছর আগের মেসোজয়িক যুগে বাস করতো টেরোসর প্রজাতি , যখন ডায়নোসরদেরও বিচরণক্ষেত্র ছিলো এই পৃথিবী ৷ টেরোসর টেরোডাকটাইলস নামেও পরিচিত ৷ বিজ্ঞানীদের কেউ কেউ এখন বলছেন এটি সম্ভবত উড়তে পারতোনা ৷ তবে একথা ঠিক , বারো মিটার প্রশস্ত ডানা এবং দুইশ ' কিলো পর্যন্ত ভারী শরীর নিয়ে আকাশে উড়ে বেড়ানোটা রীতিমতো একটি চ্যালেঞ্জের বিষয় ৷ ব্রিটেনের ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবাশ্মবিদ এবং প্রকৌশলী কলিন পামার উড়ুক্কু প্রাণীদের বিষয়ে পরীক্ষা - নিরীক্ষা চালান ৷ টেরোসর নিয়ে তাঁর এই গবেষণার ফল প্রকাশিত হয় ব্রিটেনের একটি বিজ্ঞান সাময়িকীতে ৷ পামারের গবেষণা বলছে , প্রগৈতিহাসিক এই প্রাণী উড়তে পারতো ৷ টেরোসর এর জীবাশ্ম ' র উপর ভিত্তি করে এর আদলে তিনি এই প্রাণীর পাখার মডেলও তৈরি করেন ৷ আর সাম্প্রতিক এই গবেষণায় তিনি দেখার চেষ্টা করেন , পালের মতো পাখা ছড়িয়ে কীভাবে এরা উড়তে পারতো ৷ তিনি পরীক্ষা করে দেখেন , যে কৌশল বিবেচনায় রেখে বিমান প্রকৌশলীরা উড়োজাহাজের পাখা তৈরি করেন , একইভাবে টেরোসরও তার পাখার সাহায্যে উড়তে পারতো ৷ কেবল বয়স কিংবা ঝড়ো হাওয়াই কি এদের মৃত্যুর কারণ ছিল ? বলা হয় , ডাইনোসর গোত্রীয় প্রাণী স্পিনোসর টেরোসরকে খেয়ে ফেলতো ৷ ' নেচার ' পত্রিকার ২০০৪ সালের ১ জুলাই সংখ্যায় জীবাশ্মবিদ এরিক বাফেটাউট টেরোসরের জীবাশ্মর বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন , টোরোসরের মেরুদন্ডে স্পিনোসরের ভাঙা দাঁতও পাওয়া গেছে ৷ টেরোসর ' এর বংশবৃদ্ধি প্রক্রিয়া সম্পর্কে খুব কমই জানা গেছে ৷ এ পর্যন্ত টেরোসরের কেবল একটি ডিমই পাওয়া গেছে ৷ ডিম থেকে বের হওয়ার পর ঠিক কতোদিন এরা মায়ের উপর নির্ভর করতো তা জানা যায়নি ৷ কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন , জন্মের পরপরই এরা চাইলে উড়তে পারতো ৷ বিজ্ঞানী ক্রিস্টোফার বেনেট এবং ডেভিড আনউইন বলেন , বাচ্চা টেরোসর খুব কম সময়ই বাবা - মা ' র উপর নির্ভর করতো ৷ যতদিন না পর্যন্ত এদের পাখাগুলো আকাশে উড়ার মতো বড় না হতো এবং ঘর থেকে বাইরে বেরিয়ে নিজেদের রক্ষা করার মতো অবস্থায় তারা না পৌঁছাতো ততদিন এরা বাবা - মা ' র উপর নির্ভর করতো ৷ পামারের সাম্প্রতিক গবেষণায় এই তথ্যটি বেরিয়ে আসে যে , এই প্রাণীটি পাহাড়ের পাশ দিয়ে এবং উপকূলীয় এলাকায় মৃদুমন্দ বাতাসে স্বচ্ছন্দে উড়তে পারতো ৷ ধীর গতিতে উড়ে বেড়াতো এরা এবং এদের পাখার ধরণ এমন ছিলো যে , চাইলে সহজেই হালকাভাবে মাটিতে নামতে পারতো ৷ আর এতে তাদের নাজুক হাড় ভেঙে যাওয়ার ভয় ছিলোনা ৷ পামার বলেন , ' ' যেহেতু টেরোসরের হাড় পাতলা আবরণে ঢাকা এবং অনেক বেশি সংবেদনশীল ছিলো , সেহেতু আস্তে আস্তে মাটিতে নেমে আসার ব্যাপারটা এদেরকে যেকোনো আঘাতের হাত থেকে রক্ষা করতো ৷ ' ' পামারের পরীক্ষায় আরও দেখা যায় , প্রচন্ড ঝোড়ো হাওয়ায় এই প্রাণীটি অপেক্ষাকৃত দ্রুত মাটিতে নেমে আসতো ৷ ' ' ঝড় এবং ঝড়ো হাওয়ায় টেরোসররা মাটিতে বা আকাশে যেখানেই থাকুক না কেন , সেই সময়গুলো ছিলো এদের জন্য সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ , ' ' বলেন পামার ৷ টেরোসরের জীবাশ্ম প্রথম আবিষ্কৃত হয় ১৭৮৪ সালে ৷ সেসময় ইটালির প্রাণীবিজ্ঞানী কসিমো কলিনির কাছ থেকে প্রথম বর্ণনা পাওয়া যায় এই প্রাণীটির ৷ কিন্তু এটি আদৌ উড়তে পারতো কিনা তা নিয়ে তখনও কারো ধারণা ছিলোনা ৷ ১৮০১ সালে বিজ্ঞানী জর্জ কুভিয়ে সর্বপ্রথম বলেন , সরীসৃপ এই প্রাণীটি উড়তেও পারতো ৷ আর তখন থেকে টেরোসরের জীবাশ্ম নিয়ে চলছে একের পর এক গবেষণা ৷ সূত্রঃ ইন্টারনেট বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / সুপ্ত / এসএকে
জার্মানিতে সবচেয়ে বেশিচিড়িয়াখানা আছে । দেশটির নিবন্ধিত চিড়িয়াখানার সংখ্যা ৪১৪ । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিড়িয়াখানার সংখ্যা ৩৫৫ । খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দীতে চীনা সম্রাট তানকি ' হাউস অব ডিয়ার ' নামে একটি চিড়িয়াখানা গড়ে তোলেন । খ্রিস্টপূর্বদ্বিতীয় শতাব্দীতে গ্রিসের বেশির ভাগ শহরে চিড়িয়াখানা গড়ে ওঠে । আলেকজান্ডার দ্যগ্রেট অধিকৃত রাজ্য থেকে প্রাণী সংগ্রহ করে এসব চিড়িয়াখানায় বিলিয়ে দিতেন । আধুনিক যুগে প্রতিষ্ঠিত সবচেয়ে পুরোনো হচ্ছে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা চিড়িয়াখানা । এটি ১৭৬৫ সালেসর্বসাধারণের জন্যখুলে দেওয়া হয় । ১৮৬০ সালেপ্রতিষ্ঠিত মেলবোর্ন চিড়িয়াখানা আর সেন্ট্রাল পার্কজু যথাক্রমে অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম চিড়িয়াখানা । কিছু চিড়িয়াখানা আছে , যেগুলোতে প্রাণীদের খাঁচায়বন্দীকরে না রেখেউন্মুক্তভাবে ছেড়ে দেওয়া হয় । এতে দর্শকেরা গাড়িতে বসে বা খাঁচার মধ্যথেকে প্রাণী দর্শন করে থাকে । ইংল্যান্ডের হুইপস্ন্যাড পার্ক , সান দিয়েগোর ওয়াইন্ড এনিম্যালপার্ক , নর্থ ক্যারোলাইনা জু এবংমেলবোর্নের ওয়েরিবি ওপেন রেঞ্জ জু এ ধরনের চিড়িয়াখানা । ওয়েবসাইট অবলম্বনে এস এ পনির
আশাকরি ফান্ড হারাইয়া মেন্টাল হওনের কাহিনীটাও আমাদের সাথে শেয়ার করবেন ।
একটা বিষয়ে আপনার সাথে একমত , হয়ত ভাস্কর্য গুলি যেখানে বসা উচিত সেখানে বসে নাই , তার মানে এই নয় সব গুলো অর্থহীন । মৃনাল হক তো চেষ্টা করে যাচ্ছেন ।
রাজ বলেছেন : হাসতে হাসতে দম গেল উনার বিচক্ষনতা দেখে . . . .
তাইলে এ বছর দলে না রাখলেই তো পারত যদি গত বছর একটা ম্যাচ এ কেমন করছে তাই কেবল মনে রাখে
০০ মাথা ব্যাথা এবং বমি ভাবও হতে পারে ।
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » সাবডোমেইনের জন্য আলাদা সার্ভার রাখা যাবে কি ?
ঠিক স্বাধীনতার পর যখন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়তে সকলে ব্যস্ত । তখনও বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা , খাদ্য ঘাটতি , দেশে দেশে দুর্ভিক্ষ চলছে । আর বাংলাদেশে তো ' মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা ' যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়া । দিনরাত পরিশ্রম করে শূন্যের ওপর যাত্রা শুরু করে দেশকে গড়ে তুলতে ব্যস্ত তখন ' আরও ভালোর ' দলের সমালোচনা শুনেছি । কিছু নাকি হচ্ছে না । তখনও দেখেছিলাম এদের কলম ও মুখের জোর । আর পরিণতি মার্শাল ল ' জারি এবং স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের পুনর্বাসন । স্বাধীনতার মূল চেতনা থেকে দেশকে পিছিয়ে নেয়া । ক্ষমতা দখলের ও ক্ষমতা নিষ্কণ্টক করার লক্ষ্যে মানুষ হত্যা । ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত সামরিক বাহিনীতে উনিশটা ক্যু ও পাল্টা ক্যু হয়েছিল । দেশবাসীর অকল্যাণ হয়েছে , দেশ পিছিয়েছে । স্বাধীনতার চলি শ বছর পরও সেই ১৯৭১ সালের পরাজিত শক্তির প্রেতাত্মারা থেমে নেই । যতবার জনগণ তাদের পরাজিত করে ততবার আবার তারা পরগাছার মতো বেড়ে ওঠে । এবারে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর এরা যেন মরিয়া হয়ে উঠে পড়ে লেগেছে ।
কিন্তু মাতা কি অবিচল ! দিনের পর দিন বছরের পর বছর প্রতীক্ষায় তাঁর যেন কোনো ক্লেশ নেই । অন্তত বিদুর কখনো দেখেননি । যেমন শোনেননি তাঁকে নিজের অতীতের কথা বলতে । অনেক অনুরোধে শুধু বিদুরকে এইটুকু জানিয়েছিলেন তিনি এক বিজিতা জাতির রমণী যাঁকে কাশী রাজকন্যা দাসী হিসেবে গ্রহণ করেছেন দাস বাজার থেকে ক্রয়ের পরেই । ব্যাস্ ! এই শুরু , এই শেষ । অতীত যখন মহান কিছু দিতে সক্ষম নয় তখন তাকে স্মরণ না করাই শ্রেয় । সেই জাতি অদ্যাবধি বিজিত । তাদের জয়ের বা স্বাধীনতার কোনো সম্ভাবনাই নেই । বিদুর এক বয়সে কল্পনা করার চেষ্টা করেছেন অনেক । কে হতে পারে ? চেদী , মৎস্য , বিরাট , গান্ধার , কোশল ? কোন রাজ্য ? কোন জনপদ ? অনেক বোঝার চেষ্টা করেছেন । মাতার শরীর গঠন থেকে পাঠ করে নিতে চেয়েছেন উত্তর । কিন্তু সেখানেও সমস্যা । গৌরবর্ণের সংস্কৃতভাষীদের সাধারণ যে চেহারা মাতাও তার ব্যাতিক্রম না । এখন এমন চেহারা বহু বহু রাজ্যের মানুষের বৈশিষ্ট্য । এর থেকে কিছুই বোঝা সম্ভব নয় । রাণী অম্বিকা বা অম্বালিকা এ প্রশ্নের উত্তর জানেন না । তাঁরা শুধু মাত্র দাসীকে জানেন , তার ইতিহাস তাঁদের আগ্রহের বস্তু কখনোই ছিল না । পিতাকে প্রশ্ন করেছিলেন একদিন সাহস ভরে । পিতা স্মিত হাস্যে বলেছিলেন , ইনি জন্মান্তর লাভ করেছেন । এঁর পূর্ব জন্মপরিচয় নিতান্তই গর্হিত কাজ । এখন এঁর পরিচয় পিতার পরিচয়েই । এর পরে বাকী ছিল ভাষা এবং কথন পদ্ধতির পরীক্ষা । কিন্তু পিতার আদেশে মাতার শিক্ষাও হয়েছে সংস্কৃতে । বৈদিক ছান্দস্ মাতার অধিগত না হলেও কথোপকথন প্রাকৃতের থেকে স্বতন্ত্র । বিদুরের বাল্যকালে এই সংস্কৃত শ্রবণ তাঁকে সাহায্য করেছে দ্রুত এ ভাষা আয়ত্ত্ব করতে । পিতার অভিলাষও এই ছিল ।
মোহাম্মাদ আলীর পর মিশরের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী শাসক হোসনি মোবারকের ৩২ বছরের ক্ষমতা এখন মৃত্যুপথে । পুরো সময়টা সে ইসরাইল , আমেরিকার পা চেটে গদিতে ভালই ছিল কিন্তু শেষরক্ষা আর হলনা , তাকে এখন ডাস্টবিনে ছুড়েফেলা ছাড়া পশ্চিমা বন্ধুদের আর কিছু করার নেই , তারা আর গদি টিকাতে সাহায্য করবেনা , নতুন প্রোডাক্ট আসবে তোষামোদের নতুন রকম নিয়ে । এর থেকে শেখা [ . . . ]
সোমবার বিকালে তার বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনকালে তিনি সরকারকে এই পরামর্শ দেন ।
Shamokal | রোববার | ১৪ মার্চ ২০১০ | ৩০ ফাল্গুন ১৪১৬ | ২৭ রবিউল আউয়াল ১৪৩১ আব্দুল কাইয়ুম তুহিন গতকাল দুপুর নাগাদ খবরটি এভাবে ছড়িয়েছিল : পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান আল - আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এমডি আবদুস সামাদ শেখকে খুব খারাপ ভাষায় গালমন্দ করে তাকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য গানম্যানসহ ৫ ব্যক্তিগত কর্মকর্তাকে ব্যাংকে পাঠিয়েছেন । এ তো দারুণ খবর ! সমকালসহ ৩ - ৪টি সংবাদপত্রের অর্থনৈতিক রিপোর্টাররা ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে মেলোড্রামার শেষ অঙ্কটি প্রত্যক্ষ করেছেন । মূল অঙ্কটি অভিনীত হয়ে গেছে খানিকটা আগেই । রিপোর্টাররা দীর্ঘক্ষণ ব্যাংকে থেকে ব্যাংকের এমডি ও প্রতিমন্ত্রীর কথাবার্তা শুনে নিশ্চিত হয়েছেন , মন্ত্রী ওই ব্যাংকের এক চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাকে পুনর্বহালের জন্য তদবির করলে ' বেয়াড়া ' এমডি তাতে কর্ণপাত না করে উচ্চস্বরে কিছু কথা মন্ত্রীকে শুনিয়ে দিয়েছেন । মন্ত্রী মানুষ ! তিনি অপমানিত বোধ করতেই পারেন । কারণ মন্ত্রীর ন্যায্য - অন্যায্য সব কথা মেনে নেওয়াই এ দেশে রীতি । প্রতিমন্ত্রী এমডিকে ' শিক্ষা দেওয়ার ' জন্য গানম্যানসহ বেশ ক ' জন বিশ্বস্ত লোককে ব্যাংকে পাঠিয়েছিলেন । ' বাবু যত বলে পারিষদ বলে তার শতগুণ ' _ রবীন্দ্রনাথের এই বহুলপঠিত চরণটিই অক্ষরে অক্ষরে সত্য প্রমাণিত হলো । মন্ত্রীর লোকরা এমডিকে যাচ্ছেতাই বললেন ! কিছুটা ভয়ই পেয়ে গেলেন এমডি ! এমডি সাংবাদিকদের বললেন , না , তেমন কিছু হয়নি । মন্ত্রী মহোদয়কে চিনতে পারিনি বলে একটু কথা কাটাকাটি হয়েছে ! মন্ত্রী তেমন কিছু আমাকে বলেননি । পুরোটাই ভুল বোঝাবুঝি । প্রতিমন্ত্রীও সাংবাদিকদের কাছে একেবারে নিরীহ মানুষের মতো বলেছেন , একজন চাকরিচ্যুত কর্মকর্তার জন্য তদবির করেছি । এ রকম তদবির মন্ত্রীদের করতেই হয় । এমডি আমাকে চিনতে না পেরে একটু উত্তেজিত কণ্ঠে কথা বলেছিলেন । আমিও উত্তেজিত ছিলাম । আমার লোকজন গিয়েছিল পুরো ব্যাপার এমডিকে বলতে । আমি কোনো গালমন্দ করিনি । প্রতিমন্ত্রী ও এমডির বক্তব্য শুনে সাংবাদিকদের বুঝতে দেরি হয়নি যে , একটি অনাকাঙ্ক্ষিত , দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে । এখন দু ' পক্ষই বলেছে , এ নিয়ে বাড়াবাড়ি না করাই শ্রেয় । এমডি কিছু না বলতে চাইলেও ব্যাংকের অনেক কর্মকর্তা তাদের এমডিকে শিক্ষা দিতে গানম্যানসহ কর্মকর্তাদের পাঠানোর ঘটনাকে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক বলে মনে করছেন । তারা সাংবাদিকদের বলেছেন , এমডির রুমে প্রতিমন্ত্রীর লোকদের যে ভয়ঙ্কর রুদ্রমূর্তি দেখেছি তাতে মনে হয়েছে তারা বুঝি এমডিকে তুলে নিয়ে যায় । একজন বললেন , কোনো অঘটন যাতে না ঘটে সেজন্য আমরা প্রস্তুত ছিলাম । সূত্র জানায় , আল - আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের রাজশাহী শাখার সিনিয়র অফিসার আলাউদ্দিন আল আজাদের নামে ব্যাংকে নানা ধরনের দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে । তিনি বরিশাল শাখায় থাকাকালীন তার বিরুদ্ধে নানা ধরনের দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ ওঠে । ব্যাংক এগুলো তদন্ত করে বেশকিছু তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে । তখন ব্যাংক তাকে প্রাথমিকভাবে অন্যত্র বদলি করেছে এবং কয়েক দফায় তাকে সতর্ক করে দিয়েছে । এতেও তিনি সংশোধন না হলে চাকরি বিধি অনুযায়ী গত ১৫ ডিসেম্বর চাকরি ছেড়ে দেওয়ার জন্য ব্যাংক থেকে তাকে তিন মাসের নোটিশ দেওয়া হয় । ওই নোটিশ অনুযায়ী আগামীকাল ১৫ মার্চ আল - আরাফাহ্ ব্যাংকে তার চাকরি শেষ হওয়ার কথা । নোটিশ পাওয়ার পর থেকে ওই কর্মকর্তা চাকরি রক্ষার জন্য নানা মহল থেকে ব্যাংকে তদবির করাতে থাকেন । এতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কোনো সাড়া দেয়নি । সর্বশেষ তিনি দ্বারস্থ হন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান তালুকদারের । আল - আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এমডি আবদুস সামাদ শেখের কর্মজীবন শুরু ১৯৭০ সালে স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তানে । দীর্ঘ ৩২ বছরে তিনি অগ্রণী ব্যাংকের ডিএমডি , রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের এমডির দায়িত্ব পালন করেছেন । ২০০২ সালে তিনি আল - আরাফাহ্ ব্যাংকের ডিএমডি হিসেবে যোগদান করেন । ২০০৫ সালে এমডি হন । আগামী ২৯ জুলাই তিনি অবসরে যাবেন । সামাদ শেখ জানান , ব্যাংকের উন্নয়নের স্বার্থে তিনি অনেক কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন । প্রলোভনের কাছে নিজেকে সমর্পণ করেননি । অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি । http : / / www . samakal . com . bd / details . php ? news = 13 & view = archiev & y = 2010 & m = 3 & d = 14 & action = main & option = single & news_id = 52420 & pub_no = 276 স্টাফ রিপোর্টার | ` amardeshonline পাঁচ গানম্যান পাঠিয়ে আল - আরাফাহ ব্যাংকের এমডিকে অপহরণের চেষ্টা চালিয়েছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান । অসহায় এমডি এমএ সামাদ ব্যাংকের কর্মকর্তা - কর্মচারীদের নিয়ে মানববর্ম তৈরি করে অপহরণের হাত থেকে নিজেকে রক্ষার চেষ্টা চালান । প্রতিমন্ত্রীর তদবির রক্ষা না করায় এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে জানা গেছে । তবে প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান এ ঘটনার কথা অস্বীকার করেছেন । জানা গেছে , গতকাল ১১টায় পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান আল - আরাফাহ ব্যাংকের এমডি এমএ সামাদ শেখকে টেলিফোন করে ব্যাংকটির রাজশাহী শাখার সিনিয়র অফিসার আলাউদ্দিন আল আজাদকে চাকরিতে পুনর্বহাল করতে বলেন । প্রতিমন্ত্রীর প্রস্তাবের জবাবে এমডি জানান , আল আজাদের বিরুদ্ধে অনেক দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ব্যাংকের পরিচালনা বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিন মাসের নোটিশ দেয়া হয়েছে । একথা শুনে প্রতিমন্ত্রী উত্তেজিত হয়ে পড়েন । একপর্যায়ে তিনি বলেন , আল - আরাফাহ ব্যাংক জেএমবি ' র মদতদাতা ও অস্ত্রদাতা । তুই রাজাকার । তিনি এমডিকে অশ্রাব্য গালি দিয়ে বলেন , তুই জেএমবি , রাজাকার , আলবদর । উত্তেজিত প্রতিমন্ত্রী একপর্যায়ে বলেন , তোর এতবড় সাহস , একজন মন্ত্রীর সঙ্গে কীভাবে কথা বলতে হয় তা জানিস না ? কয়েক মিনিটের মধ্যে বুঝবি আমি মন্ত্রী না কী । প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন , তুই আওয়ামী লীগের কর্মীকে ব্যাংক থেকে বের করে দিয়েছিস । তখন এমডি বলেন , আপনি প্রতিমন্ত্রী এবং রাজনীতিবিদ । আপনি এভাবে কথা বলতে পারেন না । এতে প্রতিমন্ত্রী আরও ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন , তোকে এখনই তুলে নিয়ে আসব । আমি গানম্যান পাঠালাম । সূত্র জানায় , এমন পরিস্থিতিতে এমডি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন এবং ব্যাংকের সর্বস্তরের কর্মকর্তা - কর্মচারীদের ডেকে মানববর্ম তৈরি করেন । প্রতিমন্ত্রী ফোন করার আধঘণ্টার মধ্যেই মন্ত্রীর গানম্যান , এপিএস ও ড্রাইভারসহ পাঁচ ব্যক্তি এমডির অনুমোদন না নিয়েই মতিঝিলের পিপলস ইন্স্যুরেন্স ভবনে আল আরাফাহ ব্যাংকের হেড অফিসে এমডির কক্ষে ঢুকে পড়ে । কিন্তু পরিস্থিতি বেগতিক দেখে তারা এমডিকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে । ফিরে আসার সময় শাসিয়ে বলে , এ ঘটনা কোনোভাবেই যেন মিডিয়ায় না আসে । এ ব্যাপারে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবু্বুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি একটি সংবাদ মাধ্যমকে জানান , আসলে ঘটনাটা সে রকম নয় । তাকে আমি টেলিফোন করেছি এটা সত্য । তবে তাকে আমার কাছে হেয়ালি মনে হয়েছে । আমি তাকে বাড়ি কোথায় জিজ্ঞাসা করলে তিনি উত্তর দেন , বাড়িঘর নেই । তখন আমি তাকে বলি এটা কিভাবে সম্ভব ? বাড়িঘর না থাকলে বাংলাদেশে চাকরি করছেন কিভাবে ? সবারই তো একটি ঠিকানা থাকে । পরে আমার পরিচয় দিতেই তিনি বলেন , এই নামে কোনো প্রতিমন্ত্রী আছে কিনা তাদের জানা নেই । তারপর আমি তাকে বলেছি , যারা বাংলাদেশে বসবাস করে এবং সচেতন তারা জানার কথা । http : / / www . amardeshonline . com / pages / details / 2010 / 03 / 14 / 22694
মাহজাবীন জুন বলেছেন : দোস্ত তোমার কি মাথা খারাপ দুস্ট ছেলে ! এখনও দুস্টই আছো ! ভালো আছি ।
শহরে ঢোকার মুখে উল্টোদিক থেকে ছুটে আসা বাসগুলো দ্রুত পাশ কাটিয়ে শহর ছেড়ে চলে যায় । যেন কোনো ভীষন অঘটন ঘটে গেছে শহরে । মানুষজন ছুটে বেরিয়ে যাচ্ছে শহর ছেড়ে । মুমুদি বলেছিল , ' একদিন জোড়া বটের তলায় গিয়ে বসবো . . . । ' সংস্কার , ভক্তি না কি অন্য কারণ , শৌভিক বোঝেনি । বাসের গিয়ার প্রবলেম হচ্ছে , ঘটাং ঘটাং শব্দের ঝাঁকুনি দিয়ে থেমে যাচ্ছে , আবার খানিক চলছে । বিরক্ত হচ্ছে যাত্রীরা , অদ্ভুত এক সাফোকেশন বাসের মধ্যে । দমআঁটা ভাব । একটা ব্যাস্ত অটো চঞ্চল শিশুর মত পাশ কাটিয়ে দ্রুত বেরিয়ে যায় । সূর্য সরে গেছে সারাদিনের ক্লান্ত শহর ছেড়ে , এখনও রোদহীন আলো পাওয়া যাচ্ছে তবে দক্ষিণ দিকের মেঘ বেশ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে সারা শহরের মাথায় । এই অসময়ে কালবৈশাখীর ভ্রুকুটি লক্ষ করে শৌভিক । হাল্কা হাওয়া দিচ্ছে , বাসের ভেতর বসেই বোঝা যায় ।
অফ . ট . ভাই ডেস্কটপে আইকন আর কয়টা দেখছেন ? বাকিগুলো তো হাইড করা
তুমি কি দেখেছ মানুষ মানুষরূপে মানুষের মাঝে আছে কত অমানুষ ।
আমাকে কেহ্ বলতে পারেন বাংলাদেশের কো যায়গায় লেপটপ বা পিসির মাদার বোর্ড রিপেয়ার করা হয় জানালে খুশি হব । বা এর কোন institute আছে নাকি ?
ভাই আমার আসলে নাটক সিনেমা এসবের প্রতি ধারনা নাই । তাই আপনাকে সাহায্য করতে পারবোনা । তবে ইউটিউবে খুঁজে হয়তো সরাসরি দেখতে পারেন । অফটপিকে একটা প্রশ্ন করি আপনাকে । আপনি বললেন আপনি শুধু মোবাইল দিয়েই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন । আরেক জায়গায় আপনার ব্যান্ডওইটথ্ এর সীমাবদ্ধতার কথাও বলেছেন । আর আপনার একটা পোস্টে পড়েছি আপনি কোনোদিন কম্পিউটারে হাত দিয়েও দেখেননি । অথচ আপনার সিগনেচারে আপনি তিনটা সাইটের ঠিকানা দিয়েছেন । যার মধ্যে ওয়াপটা করা গেলেও বাকি দুইটার মধ্যে ব্লগ এভাবে মোবাইল দিয়ে করা খুব ঝামেলা আর ফোরামতো কি আর বলব ! তাছাড়া আরোতো দরকার প্রচুর ব্যান্ডওইটথ্ । আমারতো মনে হয়না এগুলো শুধুমাত্র মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব । সম্ভব কি ? যাই হোক আপনি এরকম একটা দুবোর্ধ্য ব্যাপারকে সম্ভব করেছেন । এজন্য অভিনন্দন । দয়া করে কিছু মনে করবেন না । আসলে আমি ফোরামের মোটামুটি একজন নীরব পাঠক । মাঝে মাঝে কিছু সদস্যকে অনেকটাই রহস্যময় মনে হয় । যেমন এখন আপনাকে মনে হচ্ছে । আমি আপনার লেখারও খুব ভক্ত । যদি মনে চায় উত্তর দিয়েন না দিলেও হবে । But I am confused . . . . .
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতাঃ বাংলা , ইংরেজি , অর্থনীতি , গণিত , ব্যবসায় প্রশাসন ও কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ) ।
কথাঃ নইম গহর সুরঃ আজাদ রহমান জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো , এমন করে আকুল হয়ে আমায় তুমি ডাক । । তোমার কথায় হাসতে পারি , তোমার কথায় কাঁদতে পারি , মরতে পারি তোমার বুকে বুকে যদি রাখো আমায় - বুকে যদি রাখো মাগো । । তোমার কথায় কথা বলি পাখীর গানের মত , তোমার দেখায় বিশ্ব দেখি বর্ণ কত শত , তুমি আমার , তুমি আমার খেলার পুতুল , আমার পাশে থাকো মাগো । তোমার প্রেমে তোমার গন্ধে পরান ভরে রাখি এই তো আমার জীবন মরণ এমনি যেন থাকি বুকে তোমার , বুকে তোমার ঘুমিয়ে গেলে জাগিয়ে দিও নাকো আমায় জাগিয়ে দিও নাকো মাগো । ।
মন মুনিয়া বলেছেন : সুকান্তকে এভাবে সবাই ভুলে যাবে সেটা কল্পনাতীত ।
এসব জেনেও শাসকদলীয় ছাত্র সংগঠনটি চালাচ্ছে বিভিন্নরকম হামলা । আহত হচ্ছে সাধারন শিক্ষার্থীরা । এই যখন আমাদের ছাত্র রাজনীতির অবস্থা , তখন উত্তরণের পথ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সাবেক ছাত্রনেতা কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন , আমাদের ছাত্র সমাজকে বাঁচানোর জন্য , আলোর পথ দেখানোর জন্য ছাত্রলীগের জন্ম । আমি চাইবো ছাত্রলীগ তাদের ভুলভ্রান্তি সব ধুয়ে মুছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে ফিরে আসবে । ছাত্র সংগঠনের অস্তিত্ব বজায় রাখা না রাখা সম্পর্কে বাংলাদেশে আলোচনা করতে আমরা অনেকেই কুণ্ঠিত হই বা অস্বস্তি বোধ করি । কারণ আজ যারা বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলসমূহকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বা পরিচালনা করছেন তাদের প্রায় সকলেই ছোটবেলায় কোন না কোন ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন ষাট বা সত্তরের দশকে অথবা তার আগেও যেমন বর্তমান অর্থমন্ত্রী । তাই তারা এবং আরও অনেকেই হয়তো মনে করেন যেহেতু আমাদের দেশের অসাম্প্রদায়িক , গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনগুলো ঐতিহ্যগতভাবে দেশের অগ্রগতিতে বিপুল অবদান অতীতে রেখেছে - তাই ছাত্র সংগঠনগুলো আগামীতেও রাখবে ।
Download XML • Download text