Text view
ben-11
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে । একই সঙ্গে আদালত আগামী ২০ এপ্রিল শুনানির পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন । এ ছাড়া সাঈদীর বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে তদন্ত সংস্থাকে এক মাস সময় দেওয়া হয়েছে । আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ সব নির্দেশ দেন । সকাল ১০টার দিকে সাঈদীকে কারাগার থেকে প্রিজন ভ্যানে করে পুরাতন হাইকোর্ট ভবনে স্থাপিত ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে আনা হয় । আধঘণ্টা ট্রাইব্যুনালের কারাগারে রেখে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ট্রাইব্যুনালে নেওয়া হয় । এ সময় সৈয়দ …
নারায়ণগঞ্জে গার্মেন্টসে শ্রমিক অসন্তোষ স্টাফ রিপোর্টার , নারায়ণগঞ্জ থেকে : নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় একটি গার্মেন্টসে শ্রমিকদের নির্ধারিত বেতনের কম দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিয়েছে । বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা ফ্যাক্টরির উৎপাদন বন্ধ করে দিয়ে বিক্ষোভ করে । ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল সকালে ফতুল্লার পঞ্চবটি মেথর খোলা এলাকায় মজুমদার গার্মেন্টসে । বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা জানায় , তাদের বেতন ৩ হাজার টাকা নির্ধারিত থাকলেও ফ্যাক্টরির ম্যানেজার আব্দুল কাদের ২২০০ টাকা করে দিয়ে আসছে । বাকি ৮০০ টাকা ম্যানেজার আত্মসাৎ করে । কিন্তু প্রতিবাদ জানিয়ে তারা কোন ফল পায়নি । একপর্যায়ে আজ ( গতকাল ) একইভাবে ২২০০ টাকা করে বেতন দিতে গেলে শ্রমিকরা প্রতিবাদ জানায় । এবং সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শ্রমিকরা উৎপাদন বন্ধ করে দিয়ে ফ্যাক্টরির ভেতর ও বাইরে বিক্ষোভ করতে থাকে । ওই ফ্যাক্টরিতে ৮ শতাধিক শ্রমিক কাজ করে । এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ফ্যাক্টরিতে শ্রমিক অসন্তোষ চলছিল । তবে একটি সূত্র জানায় , শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে বিকাল ৪টার দিকে ফতুল্লা আঞ্চলিক শ্রমিক লীগের সভাপতি ও গার্মেন্টস শ্রমিক নেতা কাউসার আহমেদ পলাশ গার্মেন্টস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন ।
মুসলমান অধ্যুষিত দেশগুলোতে আজ কমবেশি একই রকম চিত্র দেখা যাবে । পশ্চিম আফ্রিকা থেকে দক্ষিণ এশিয়া পর্যন্ত একটা প্রবল অসহিষ্ণুতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে । ধর্মের নামে মুক্তচিন্তার টুঁটি চেপে ধরা হয়েছে । পাকিস্তানের মতো কোনো কোনো দেশে চালু হয়েছে ইসলামি শরিয়া আইন । সে - দেশের বহু শিক্ষক , গবেষক এমনকী নিজ ছাত্রের অভিযোগে ব্লাশফেমি আইনে অভিযুক্ত হয়েছেন । নিউইর্য়ক টাইমস ম্যাগাজিনের ১৭ জুন ২০০১ সংখ্যার প্রচ্ছদে ব্যবহৃত হয়েছিল মিশরের খ্যাতনামা মনোবিজ্ঞানী সাদ এদ্দিন ইব্রাহিমের ছবি । জনপ্রিয় এই গবেষক বর্তমানে অন্তরীণ আছেন মিশরের জেলখানায় । তাঁকে সে - দেশের সরকার ইজরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের চর হিসেবে অভিহিত করেছে । কেবল তা - ই নয় , অভিযোগ আনা হয়েছে সমকামিতার । তবে মিশর সরকারের রাগের কারণ এসব নয় , কায়রোর ভোটারদের নিয়ে তিনি যে - গবেষণাটি করেছিলেন তা - ই শাসকগোষ্ঠীর মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায় । তাঁর গবেষণার বিষয় ছিল : কেন মুসলিম তরুণরা জঙ্গিদের দলে যোগ দিচ্ছে । উল্লেখ্য , আরব বিশ্ব ও পাশ্চাত্য উভয় পক্ষই ড . ইব্রাহিমের এই গ্রেপ্তারে নীরব ভূমিকা নিয়েছে । সত্য উদঘাটনের যে - প্রক্রিয়া ইব্রাহিম শুরু করেছিলেন , তা থেমে যাওয়ায় সব পক্ষই স্বস্তি পেয়েছে বলেই মনে হয় । ড . ইব্রাহিমের ঘটনার মধ্য দিয়ে মুসলিম বিশ্বের অসহিষ্ণুতার উদাহরণের সমাপ্তি ঘটেনি । এমন ঘটনা নানা প্রান্তেই ঘটছে ।
বাবুয়া বলেছেন : হ্যা , এমন কিছু কথা থাকে যা নাবলাই আমাদের জন্য ভালো । ধন্যবাদ ।
ঢাকা , ১১ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : ভারতীয় মন্ত্রিসভায় রদবদল ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে আজ সোমবার । এমন সম্ভাবনার প্রাক্কালে শনিবার কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী প্রধানমন্ত্রী ড . মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন । নয়া মন্ত্রিসভা গঠনের . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
তখন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে ' ৭১ এ কুণ্ডেশ্বরী ঔষধালয়ের মালিক নূতন চন্দ্র সিংহকে হত্যার অভিযোগ তদন্ত দলকে জানান তার ছেলে প্রফুল্ল চন্দ্র সিংহ ।
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডে অভিযান চালিয়ে রমনা থানা পুলিশ দুজন মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে । গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছে জাহিদ হোসেন ও মমিনুল ইসলাম । ৪ রাউন্ড গুলি ভর্তি ১টি রিভলবার , ১৬টি ইয়াবা ট্যাবলেট ও একটি প্রাইভেট . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
দ্বিপ বলেছেন : সমাজকে চেঞ্জ করতে গেলে টারগেট তরুন । স্বাভাবিক ব্যাপার । কিন্তু তরুন সমাজ কি শুধুমাত্র প্রেমেই ধ্বংস হচ্ছে । না , তা অব্যশি না । ড্রাগ , রাজনিতি । যারা অভিমন্যু যারা ক্রান্তি আনবে তারা কি সমাজের একটা সুক্ষ ভুলকে টারগেট করে এগোবে ? > > > ড্রাগ , রাজনিতি এটার বিপরিতে একটা এভুলেশন আনা যেতে পারে > > > সেখানে পাশে থাকবো । কারন সেখানের বিজয়টা হচ্ছে অহংকারি বিজয় যেটা ৭১ এ হয়েছে । প্রেম না থাকলে সমাজ গঠিত হতোনা । আমার কথানা । অনেকেই বলেছেন । ট্রয় ধ্বংস হয়েছে প্রেমে , গড়ে উঠেছে নতুন সভ্যতা । যুগের তালে প্রেমের স্টাইল চেনজ হয়েছে । চেঞ্জ হয়েছে সভ্যতার । প্রেমকে বাধা দিতে গিয়ে , ট্র্য় ধ্বংস হলো । এরকম যুদ্ধে আমি নেই । আপনি হয়তো নারি ছাড়া বিন্দাস আছে । কিনতু যারা পারবেনা তারা কি মানুষ না । আমি আবারো বলছি আমাদের এভুলেশন হতে পারে ড্রাগ কিংবা রাজনিতির বিরুদ্ধে । প্রেম কে উপেক্ষা আমি করবো । ধন্যবাদ । বয়সে অর্ধেক একটা ছেলের কথা মন দিয়ে শোনা ও আলোচনার করার জন্য ।
২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানী বাহিনীকে বাঙ্গালি নিধনযজ্ঞের সবুজ সংকেত প্রদান ক ' রে সন্ধ্যায় গোপনে পশ্চিম পাকিস্তান যাত্রা করে । সে রাতেই পাকিস্তান বাহিনী শুরু করে অপারেশন সার্চলাইট নামের হত্যাযজ্ঞ । এশিয়া টাইমসের ভাষ্য অনুযায়ী , [ ১০ ]
মহারাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর আর পাতিলের সঙ্গে সাক্ষাতের ১৫ দিনের মাথায় বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত হন মুম্বাইয়ের প্রখ্যাত ক্রাইম রিপোর্টার জ্যোতির্ময় দে । পুরাইয়ের নিজ বাড়ির সামনেই মোটরসাইকেল আরোহী সন্ত্রাসীরা তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে । ধারণা করা হয় , মুম্বাই আন্ডারওয়ার্ল্ডের বিশদ বিবরণসম্বলিত একটি রিপোর্ট পুলিশের কাছে জমা দেয়ার কারণেই প্রাণ দিতে হয় ৫৬ বছর বয়সী ঐ সাংবাদিককে । যাতে অপরাধ জগতের ডন হিসেবে পরিচিত দাউদ ইব্রাহিমের বোন হাসিনা পার্কারের সঙ্গে মুম্বাইয়ের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা বিশেষত সহকারী পুলিশ কমিশনার ( এসিপি ) অনিল মাহাবোলের মধ্যেকার গোপন সখ্যতার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয় । রিপোর্টটি চার বছরের আগের হলেও বর্তমান চিত্রও একই । অর্থাত্ মুম্বাইয়ের অপরাধ জগতের সঙ্গে সেখানকার রাজনীতিবিদ , সরকারী কর্মকর্তা , বিশেষ করে পুলিশ বিভাগের লোকজনের সঙ্গে রয়েছে গোপন আঁঁতাত । ফলে খুন , ধর্ষণ , অপহরণ ও চাঁদাবাজির মত অপরাধ সংঘটিত করেও সহজেই পার পেয়ে যায় সন্ত্রাসীরা ।
Shamokal শনিবার | ২৪ জুলাই ২০১০ | ৯ শ্রাবণ ১৪১৭ | ১১ শাবান ১৪৩১ জাতীয় ঐকমত্য ছাড়া তাড়াহুড়ো করে সংবিধানে কোনো পরিবর্তন আনা সরকারের উচিত হবে না বলে মনে করেন দেশের সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ও আইনজ্ঞ ড . কামাল হোসেন । আজ ( শনিবার ) দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে ইণ্টারন্যাশনাল বিজেনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আয়োজিত ' সিটি গভর্ন্যান্স ও বেসরকারি খাতের উন্নয়ন ' শীর্ষক এক কর্মশালায় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন । সংবিধানকে একটি পবিত্র দলিল বলে উল্লেখ করে তিনি সাংবাদিকদের বলেন , এতে হঠাৎ করে কিছু করা ঠিক হবে না । তিনি বলেন , সামরিক শাসনামলে হঠাৎ করে সংবিধানে পঞ্চম সংশোধনী আনা হয়েছিল বলেই জনমত এর বিরুদ্ধে গেছে এবং আদালতও তা বাতিল করেছে । সংবিধান সংশোধন প্রক্রিয়ায় প্রধান বিরোধী দল বিএনপিরও সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি । এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন , " একে দলীয়ভাবে না নিয়ে , কোনো প্রতিযোগিতা তৈরি না করে রাজনৈতিক দল হিসেবে এই প্রক্রিয়ায় বিএনপির অংশগ্রহণ করা উচিত । " সংবিধানে বিসমিল্লাহ এবং রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকবে কিনা - এমন এক প্রশ্নের জবাবে ড . কামাল হোসেন বলেন , বিসমিল্লাহ যে থাকবে সে সম্পর্কে ইতোমধ্যে সরকারই ঘোষণা দিয়েছে । আর রাষ্ট্রধর্ম অষ্টম সংশোধনীর ব্যাপার । এ সংশোধনীর ব্যাপারে আদালত কী নির্দেশনা দিয়েছে সেটা এখনো পরিষ্কার নয় । তিনি বলেন , একাত্তরে ধর্মের নামে রাজনীতির অপব্যবহার হয়েছিল । সে ধরনের রাজনীতি আবারো দেশে চালু হোক তা দেশের জনগণ চায় না । সংবিধান সংশোধনে গঠিত বিশেষ কমিটিকে স্বাগত জানান ড . কামাল । " এ কমিটি নিয়ে বেশি আলোচনা - সমালোচনা করে একে বিতর্কিত করা ঠিক হবে না । সংবিধান সংশোধনে আদালতের রায়কে গুরুত্ব দেওয়া উচিত , " বলেন তিনি । বিজনেস ফোরামের সভাপতি ও সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে কর্মশালায় আরো বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এম . মনজুর আলম , বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান , তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান এবং চট্টগ্রাম চেম্বারের সিনিয়র সহ - সভাপতি এম এ সালাম । কর্মশালায় সংগঠনের পক্ষ থেকে সিটি কর্পোরেশনগুলোকে কার্যকর স্বায়ত্ত্বশাসন প্রদান , মেয়রের পদমর্যাদা মন্ত্রীর সমপর্যায়ে উন্নীত করা এবং ২০০৯ সালের সিটি কর্পোরেশন আইনে ফৌজদারি অপরাধে মেয়র ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করার জন্য যে বিধান রাখা হয়েছে তা বাতিলসহ ১৮ দফা দাবি উপস্থাপন করা হয় । http : / / www . samakal . com . bd / details . php ? news = 3 & option = single & news_id = 81082 & pub_no = 406
প্রযুক্তির সহায়তায় ৪০ মিনিটের এ অভিযান সরাসরি প্রচার করা হয় হোয়াইট হাউজে জমায়েত ওবামা প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্যে ( উপরের ছবি ) । ' জোরানামো ' ' জোরানামো ' . . . ' ই কে আই এ ' . . . , চীৎকার করে উঠে কমান্ডো নেতা । এটাই ছিল তাদের সংকেত যার অর্থ ' এনিমি কিলড ইন একশ্যান ' । তাৎক্ষনিক ডিএনএর মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয় ওবামা বিন লাদেনের মৃত্যু । কেবল তারপর প্রেসিডেন্ট ওবামা মুখোমুখি হন আমেরিকান জনগণের এবং ঘোষনা দেন বহুপ্রতীক্ষিত মৃত্যুর ।
এনা : গত বছর ৩ বাংলাদেশীসহ ২০০৬ অর্থ বছর থেকে ৫ বছরে মোট ৯২ বাংলাদেশীকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে গুরুতর অপরাধী হিসেবে । ক্রাইম করে প্রশাসনের দৃষ্টি ফাঁকি দিয়ে কিংবা জামিনের শর্ত লংঘন করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে পালিয়ে যাওয়া কয়েক বাংলাদেশীকে ধরে আনার নানা প্রক্রিয়া চলছে ফেডারেল প্রশাসনে । হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্ট এবং জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের বিভিন্ন সূত্রের উদ্ধৃতি নিয়ে নিউইয়র্কের ঠিকানা পত্রিকার চলতি সংখ্যা ( বুধবার বাজারে আসা ) এসব তথ্য প্রকাশ করেছে । ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতি , রিয়েল এস্টেট প্রতারণা , ধাক্কা ব্যবসা , চুরি - ছিনতাই , ইন্স্যুরেন্স প্রতারণা ইত্যাদি অপকর্মে লিপ্ত বাংলাদেশীদের মধ্যে উপরোক্ত ৯২ জনকে ( গত ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ) কড়া প্রহরায় বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে । এর মধ্যে ২০০৭ সালে ২৬ , ২০০৮ সালে ১৯ , ২০০৯ সালে ১৮ , ২০১০ অর্থ বছরে ২৬ এবং চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে ৩ জন ক্রিমিনাল ছিলেন । প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী , লসএঞ্জেলেস , ফোরিডা , আটলান্টা , মিশিগান , নিউজার্সী , নিউইয়র্ক এবং ওয়াশিংটন মেট্র এলাকার আরো শতাধিক ক্রিমিনালের রেকর্ড পরীক্ষা করা হচ্ছে বহিষ্কারের জন্য । এদের কয়েকজন ইতিমধ্যেই গুরুতর অপরাধী হিসেবে দন্ডভোগ করেছেন । উল্লেখ্য যে , গ্রীনকার্ডধারীরাও যদি দু � বছরের অধিক সময় কোন মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন তাহলে সাজা ভোগের পর তাদেরকে ডিপোর্ট করা হয় । শুধুমাত্র সিটিজেনরা ডিপোর্টেশনের বাইরে থাকেন । তবে সন্ত্রাসের মত গুরুতর অপরাধে লিপ্ত ন্যাচারালাইজড সিটিজেনদেরকেও বহিষ্কারের ক্ষমতা রয়েছে ফেডারেল প্রশাসনের । ২০০৭ অর্থ বছর থেকে চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৫ বছরে আরো ৪৭৬ বাংলাদেশীকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে নন - ক্রিমিনাল হিসেবে অর্থাৎ ইমিগ্রেশনের আইন লংঘনের জন্যে - এ তথ্যও ফেডারেল প্রশাসনের ।
আমি Nokia x3 - 02 use করি । আমি যখন কোথাও wi - fi use করি তখন wi - fi এর সাথে আমার EDGE - ও চালু হয়ে যায় এবং আমার ব্যালান্স কাটে । এখন আমি কিভাবে EDGE off rakhte পারি ? আমি configuration option এ গিয়ে default setting change করেছি ( আমি airtel use করি , সেখানে GP er সেত্তিং ডিফল্ট করেছি ) কিন্তু তার পরেও EDGE চালু হয় এবং আমার টাকা কাটে । Setting delete করতে পারছি না । কি করব , প্লিজ সাহায্য করুন ।
প্রঃ কোন সালে কোন সরকারের আমলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারকদের বিরুদ্ধে লাঠি মিছিল করেছিল ?
লেখক বলেছেন : রাজ এর কাছে আমার আরো ৯ নাম্বার প্রাপ্য । তখনই কী না দশের কোটায় ঠেকবে । আপনার জন্য অনেক ভালো লাগা । সময় সহায় হোক । ।
পোস্ট করা হয়েছে : বৃহঃ এপ্রিল ১৭ , ২০০৮ ১২ : ১৫ অপরাহ্ন
রেজাউল করীম বলেন , সরকারের কর্মকাণ্ডে মনে হচ্ছে , তাদের প্রতিপক্ষ একমাত্র ইসলাম । তারা আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস তুলে ঈমান ধ্বংস করতে চায় ।
মনে পড়ছে একটি স্ত্রীবাদী এনজিও আমার বিরুদ্ধে প্রস্তাব গ্রহণ করে আমি অভিনেত্রীকে অপমান করেছি ব ' লে । তাঁরা ব্যবস্থাগ্রহনের জন্যে নানা স্থানে পাঠান তাঁদের ভুল বাঙলায় লেখা প্রস্তাবের প্রতিলিপি , বিদেশী টাকায় তাঁরা চমৎকার নারী ব্যবসা করছেন । তারকালোক - এ ( ১ - ১৪ আগষ্ট ১৯৮৯ ) হুমায়ুন আজাদের কাছে খোলাচিঠি নামে একটি চমৎকার চিঠি লেখে আমার সহপাঠী , বহু - দিন - না - দেখা বন্ধু সৈয়দ সালাহউদ্দীন বাকী , যাঁকে আমি দু : খজনকভাবে হারিয়ে ফেলেছি সিনেমার কাছে , যে কাক নামে একটি সুন্দর সংকলনে ছেপেছিলো ' খোকনের সানগ্লাস ' নামে আমার একটি কবিতা , যে - কবিতাটিতে বাকী আজো মুগ্ধ । বাকী আমাকে ঘা দিতে চেয়েছে , কিন্তু আমি মুগ্ধ হয়েছি । বাকীর একটি মন্তব্য সুখ দিয়েছে আমাকে : তোমার প্রবচনের উপস্থাপনার পরিশীলন , পরিচ্ছন্নতার কথা না বলে পারছি না । ইংরেজীতে ' প্রিসিশন ' বলে যে - শব্দটা আছে , তার প্রতিফলন বাংলা ভাষায় খুব একটা আছে কি ? তীক্ষ্ণ , তরবারির মতো কাটে নি : শব্দে ? তোমার প্রবচনগুচ্ছ প্রিসিশনের ইংগিত বহন করে । এই প্রিসিশন প্রয়োজন ক্যামেরার , ক্যামেরার চোখে । কিন্তু সাম্প্রতিক বাংলাদেশী সাহিত্যে এই প্রিসিশন নেই বলে আমাদের ক্যামেরাতেও নেই । . . . . . শেষ প্রবচনটির জন্যে তোমার একটি ' লাল গোলাপ ' প্রাপ্য ।
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতাঃ বিএসসি ( সিভিল ) । ২ - ৩ বছরের অভিজ্ঞতা ।
এখানে একটা বিষয় মনে রাখা দরকার যে আমরা যখন কোন সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যের সারভাইভাল ভ্যালুর দিকে দৃষ্টিপাত করব , তখন আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে আমরা কার সারভাইভালের কথা বলছি - সংস্কৃতির ধারকের নাকি সংস্কৃতির নিজেরই ? জীববিজ্ঞানীরা সবসময় জিন / ব্যক্তি / দল / প্রজাতির স্তরে কোন বৈশিষ্ট্যের উপকারীতা খুজতে ব্যস্ত থাকেন । আমাদেরকে এটা বিবেচনায় রাখতে হবে যে একটা সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য তার ধারকের নয় , বরং তার নিজের উপকারের জন্যও মেমেপুঞ্জে প্রবাহিত হতে পারে । ধর্ম , সঙ্গীত , নৃত্যশিল্প , প্রথা প্রভৃতি সাংস্কৃতিক বিষয়াদি আমাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করে কিনা , এরকম প্রশ্ন করা হয়ত অমূলক । এসব মেমে হয়ত আমাদের বাঁচানোর চাইতে নিজেদের বাঁচাতেই বেশি আগ্রহী ! জিন যখন তাদের বাহকদেরকে অনুকরণ করার ক্ষমতা সমৃদ্ধ মস্তিস্ক দিবে , তখন মেমেদের উৎপত্তি অনিবার্য হবে । কোন বৈশিষ্ট্যের অনুকরণের পেছনে জেনেটিক উপকারীতা না খুজলেও চলে , যদিও উপকারীতা সত্যই থেকে থাকলে বিষয়টা অনেক সহজ হয়ে যাবে । মস্তিস্ক যদি অনুকরণ করার ক্ষমতা রাখে , তবে মেমেরা এই ক্ষমতাকে যথাসাধ্য কাজে লাগাবে ।
সজল কুমার দাস , পাঁচবিবি ( জয়পুরহাট ) থেকে : পাঁচবিবি পৌরসভার নির্বাচন জমে উঠেছে । প্রার্থীরা রাতের ঘুমকে হারাম করে ছুটছেন ভোটাদের দ্বারে দ্বারে । নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে প্রার্থীদের প্রচারণা উঠেছে তুঙ্গে । পাঁচবিবির হাট - বাজারে , হোটেল , রেস্তোরাঁয় , সব জায়গায় চলছে প্রার্থীর সমর্থকদের হিসাব নিকাশ - কে কত ভোট পাবে । কে জিতবে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে কারও মতে এবার পাঁচবিবি পৌরসভার নির্বাচন হবে ত্রিমুখী লড়াই ।
লেখক বলেছেন : লেখাটা একটু গুছালাম । টেক্সটের পাশে কিছু ছবি দিলাম যাতে পাঠকের ধৈর্যচ্যুতি কম হয় ।
১৯০১ হেনরি ডুনান্ট সুইজারল্যান্ড ও ফ্রেদেরিক পাসি ফ্রান্স ১৯০২ এলি দ্যুকম্যুন সুইজারল্যান্ড ও চার্লস আলবার্ট গোবাট সুইজারল্যান্ড ১৯০৩ স্যার র্যা্ন্ডাল ক্রেমার যুক্তরাজ্য ১৯০৪ ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল ল ১৯০৫ বের্থা ফন সুটনার অস্ট্রিয়া এবং হাঙ্গেরি ১৯০৬ থিওডোর রুজ্ভেল্ট যুক্তরাষ্ট্র ১৯০৭ এর্নেস্তো তিওদোরো মোনেতা ইতালি ও লুই রেনো ফ্রান্স ১৯০৮ ক্লাস পন্টাস আর্নল্ডসন সুইডেন ও ফ্রেডরিক বাইয়ের ডেনমার্ক ১৯০৯ আউগুস্ত্ মারি ফ্রঁসোয়া বিয়ের্নার্ট ও বেলজিয়াম পল - অঁরি - বেঞ্জামিন দেস্তুর্নেল দ্য কঁস্তোঁ ফ্রান্স ১৯১০ পার্মানেন্ট ইন্টারন্যাশনাল পীস্ ব্যুরো ১৯১১ টোবিয়াস মাইকেল ক্যারেল অ্যাসার নেদারল্যান্ড ও আলফ্রেড হের্ম্যান ফ্রিড্ অস্ট্রিয়া এবং হাঙ্গেরি ১৯১২ এলিহু রুট যুক্তরাষ্ট্র ১৯১৩ অঁরি লা ফন্তেন্ বেলজিয়াম ১৯১৭ ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ দ্য রেড ক্রস ১৯১৯ উড্রো উইল্সন যুক্তরাষ্ট্র ১৯২০ লেওন বুর্জোয়া ফ্রান্স ১৯২১ হিয়ালমার ব্রান্টিং সুইডেন ও ক্রিস্টিয়ান ল্যাং নরওয়ে ১৯২২ ফ্রিট্ইয়োফ নান্সেন নরওয়ে ১৯২৫ স্যার অস্টিন চেম্বারলেইন যুক্তরাজ্য ও চার্লস গেইট্স ডজ্ যুক্তরাষ্ট্র ১৯২৬ আরিস্তিদ্ ব্রিয়োঁ ফ্রান্স ও গুস্তাভ স্ট্রেসেমান জার্মানি ১৯২৭ ফার্দিনান্দ বুইসোঁ ফ্রান্স ও লুড্ভিগ কুইডে জার্মানি ১৯২৯ ফ্রাঙ্ক বি . কেলোগ যুক্তরাষ্ট্র ১৯৩০ নেথান সোডারব্লম সুইডেন ১৯৩১ জেইন অ্যাডাম্স যুক্তরাষ্ট্র ও নিকোলাস মারে বাটলার ১৯৩৩ স্যার নরম্যান অ্যাঞ্জেল যুক্তরাজ্য ১৯৩৪ আর্থার হেন্ডারসন যুক্তরাজ্য ১৯৩৫ কার্ল ফন অসিয়েত্স্কি জার্মানি ১৯৩৬ কার্লোস সাভেদ্রা লামাস আর্জেন্টিনা ১৯৩৭ রবার্ট সেসিল যুক্তরাজ্য ১৯৩৮ নান্সেন ইন্টারন্যাশনাল অফিস ফর রেফিউজিস ১৯৪৪ ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ দ্য রেড ক্রস ১৯৪৫ কর্ডেল হাল যুক্তরাষ্ট্র ১৯৪৬ এমিলি গ্রিন বল্চ্ যুক্তরাষ্ট্র ও জন মট্ যুক্তরাষ্ট্র ১৯৪৭ অ্যমেরিকান ফ্রেন্ডস সার্ভিস কমিটি যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রেন্ডস সার্ভিস কাউন্সিল যুক্তরাজ্য ১৯৪৯ জন বয়েড অর্ যুক্তরাজ্য ১৯৫০ রালফ বাঞ্চি যুক্তরাষ্ট্র ১৯৫১ লেওন জুহো ফ্রান্স ১৯৫২ আলবার্ট শ্ফাইত্সার জার্মানী ১৯৫৩ জর্জ মার্শাল যুক্তরাষ্ট্র ১৯৫৪ জাতিসংঘ উদ্বাস্তু বিষয়ক হাই কমিশন ১৯৫৭ লেস্টার পেয়ারসন কানাডা ১৯৫৮ জর্জ পির্ বেলজিয়াম ১৯৫৯ ফিলিপ নোয়েল - বেকার যুক্তরাজ্য ১৯৬০ আলবার্ট লুথুলি দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯৬১ ড্যাগ হ্যামারশোল্ড সুইডেন ১৯৬২ লাইনাস পলিং যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৩ ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ দ্য রেড ক্রস ও লীগ অফ রেড ক্রস সোসাইটিজ ১৯৬৪ মার্টিন লুথার কিং যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৫ জাতিসংঘ শিশু বিষয়ক তহবিল ( ইউনিসেফ ) ১৯৬৮ রেনে কাসাঁ ফ্রান্স ১৯৬৯ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ১৯৭০ নরম্যান বোরলাউগ যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭১ উইলি ব্র্যালন্ট পশ্চিম জার্মানি ১৯৭৩ হেনরি কিসিঞ্জার যুক্তরাষ্ট্র ও লি ডাক থো উত্তর ভিয়েতনাম ( প্রত্যাখ্যান করেন ) ১৯৭৪ শন্ ম্যাকব্রাইড আয়ারল্যান্ড ও এইসাকু সাতো জাপান ১৯৭৫ আন্দ্রেই সাখারভ সোভিয়েত রাশিয়া ১৯৭৬ মাইরিয়াড কোরিগান উত্তর আয়ারল্যান্ড ও বেটি উইলিয়ামস উত্তর আয়ারল্যান্ড ১৯৭৭ অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ১৯৭৮ মেনাখেম বেগিন ইস্রাইল আনোয়ার সাদাত মিশর ১৯৭৯ মাদার তেরেসা ভারত ১৯৮০ আদোলফো পেরেজ এস্কিভেল আর্জেন্টিনা ১৯৮১ জাতিসংঘ উদ্বাস্তু বিষয়ক হাই কমিশন ১৯৮২ অ্যালফোনসো গার্সিয়া রোব্লস মেক্সিকো ১৯৮৩ লেচ ওয়ালেসা পোল্যান্ড ১৯৮৪ ডেসমন্ড টুটু দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯৮৫ ইন্টারন্যাশনাল ফিজিসিয়ানস ফর দি প্রিভেনশন অফ নিউক্লিয়ার ওয়ার ১৯৮৬ এলি ওয়াইসেল ( Wiesel ) যুক্তরাষ্ট্র ১৯৮৭ অস্কার অ্যারিয়াস সাঞ্চেজ কোস্টারিকা ১৯৮৮ জাতিসংঘ শান্তি রক্ষী বাহিনী ১৯৮৯ দালাই লামা তিব্বত ১৯৯০ মিখাইল গর্বাচেভ সোভিয়েত রাশিয়া ১৯৯১ অং সান সু কি মায়ানমার ১৯৯২ রিগোবার্টা মেঞ্চু ( Rigoberta Menchu ) গুয়েতেমালা ১৯৯৩ ফ্রেডেরিক উইলেম দ্য ক্লার্ক দক্ষিণ আফ্রিকা ও নেলসন মেন্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকা ১৯৯৪ ইয়াসির আরাফাত ফিলিস্তিন , শিমন পেরেজ ইস্রাইল ও আইজ্যাক রবিন ইস্রাইল ১৯৯৫ পাগওয়াশ কনফারেন্সেস ফর সাইন্স অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স ও জোসেফ রটব্লাট যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৬ কার্লোস ফিলিপ জিমেনেস বেলো তিমুর ও জোসে রামোস হোর্টা তিমুর ১৯৯৭ ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন টু ব্যান ল্যান্ডমাইনস ও জোডি উইলিয়ামস যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৮ জন হিউম উত্তর আয়ারল্যান্ড ও ডেভিড ট্রিম্বল উত্তর আয়ারল্যান্ড ১৯৯৯ ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস বা মেডিসিন্স সান ফ্রন্টিয়ার্স ২০০০ কিম দায়ে জং দক্ষিণ কোরিয়া ২০০১ জাতিসংঘ ও কফি আনান ঘানা ২০০২ জিমি কার্টার যুক্তরাষ্ট্র ২০০৩ শিরিন এবাদি ইরান ২০০৪ ওয়াংগারি মাথাই কেনিয়া ২০০৫ ইন্টারন্যাশনাল এটমিক এনার্জি এজেন্সি ও মোহাম্মদ এল বারাদি মিশর ২০০৬ গ্রামীণ ব্যাংক ও মুহাম্মদ ইউনুস বাংলাদেশ
যে কারণেই হোক না কেন , বাংলাদেশে আমাদের চারপাশের পরিবেশ মূলধারার স্বাভাবিক শিশুদের জন্যই খুব একটা বন্ধুসুলভ নয় । এ অবস্থায় সন্তানের অটিজম থাকলে বাবামায়েরা বাড়তি দুশ্চিন্তায় পড়েন । রাস্তাঘাটে , পাবলিক প্লেইসে , যানবাহনে অধিকাংশ অচেনা লোকজন অটিজম আছে এমন শিশু বা পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির অস্বাভাবিক আচরণের প্রতি বিন্দুমাত্র বিবেচনাবোধ দেখান না । সহৃদয়তা তো বহু দূরের কথা । অসহিষ্ণু মন্তব্য , উপহাস , বিরক্তি কোনকিছুই দেখাতে কার্পণ্য করেন না । শারীরিক আঘাতের ঘটনাও ঘটে । উন্নত দেশগুলোতে শিশুর সঙ্গে রাখা বিশেষ কার্ড দেখিয়ে অনেক জায়গায় আশেপাশের মানুষকে জানিয়ে দেয়া যায় যে এই শিশুটির অটিজম আছে , তার কাছ থেকে কিছু ব্যতিক্রমী আচরণে অন্যদের সহনশীলতা কাম্য । কিন্তু আমাদের মতো জনবহুল এবং সচেতনতার অভাবগ্রস্ত দেশে এই অবস্থা আসতে এখনও অনেক দেরী বলেই অনুমান করতে পারি । আমরা সাধারণ সুস্থ মানুষেরা তাদের দুর্বলতার বিষয়টিই উপলব্ধি করতে পারিনা । এটার নাম দেয়া হয়েছে হিডেন ডিজেবিলিটি ; কারণ এখানে অক্ষমতাটা প্রকাশ্য নয় । আমাদের দেশীয় প্রেক্ষাপটে দুর্বল কাউকে সম্মান করার সংস্কৃতি এখনও গড়ে উঠেনি ।
ওসিরিসের লাশ ভাসতে ভাসতে পাড়ি জমায় বিবলসের তীরে । [ উইকি - বিবলস ] সেখানে বিবলসের তীরে গুল্ম ফুলের ঝোপ ঝাড়ের মধ্যে আটকে আটকে যেতে থাকে ওসিরিসের কফিন । আটকে আটকে যাওয়ার সময় গুল্ম ও ফুল গাছের ফুলে ফুলে ভরে উঠতে থাকে ওসিরিসের কফিনের ভিতরের অংশটুকু । এবং ক্ষনকাল পরে সেটা যে একটা কফিন তা কেউ বুঝতেই পারলো না যখন সেটা শহরের প্রায় কিনারে এসে পৌছালো । বিবলসের রাজার কানে এসে পৌছল এই কফিনের কথা , তিনি দেখতে চাইলেন কফিন টাকে । প্রজা মারফত যখন সেটা তার প্রাসাদে পৌছাল তিনি ফুল শোভিত এই কফিনটাকে দেখে এতই বিমোহিত ও মুগ্ধ হলেন যে তিনি সেটাকে কালক্ষেপন না করে রাজাপ্রাসাদের রেখে দিতে বললেন । এভাবেই ওসিরিসের পরবর্তী অবস্থান হলো বিবলসের রাজপ্রাসাদের শোভাবর্ধক থাম [ বলা ভাল খাম্বা ] হিসেবে ।
আপনার আরও ভালো বিশ্বাসী ( ইমানদার ) হওয়ার প্রচেষ্টায় এই ক্রমোন্নয়নের নীতি সবসময় মনে রাখবেন । না হলে যা অসম্ভব তা অনর্থক অর্জনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হতে পারেন এবং ফলশ্রুতিতে হতাশা আপনাকে গ্রাস করতে পারে ।
অপেক্ষার প্রহরে সাঁতার কলি মাহ্মুদ ( আমি হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল শুধাইলো না কেহ . . . . . . . ) হৃদয়ের তপ্তবালু সিক্ত করতে শুধুই কাঁদি অশ্রুতে কি মেটে মরুর তৃষ্ণা ? চৈত্রের দুপুরে বসে গড়ি স্বপ্নের ছন্দ আনমনে চেয়ে দেখি রূপবতী রোদের তীব্র ঝলক স্বপ্ন খাঁটি হয় পুড়ে রোদের রূপে মরুদ্যান গড়তে অশ্রু বিলাই যেন একটি চারা তাতে উঠে ভেদ করে রুক্ষতা । হৃদয়ের তারে বাজে একতারার সুর কামনায়
ইপএনএস , ৩১ জানুয়ার , কুমিল্লা : কুমিলার এক জনসভায় কন্ঠশিল্পী আসিফ আকবরকে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা না
নিজস্ব প্রতিনিধি ॥ দৈনিক কালের কণ্ঠ শুভসংঘ মাদারীপুর জেলা শাখার আয়োজনে সোমবার দিন ব্যাপী নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে । প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উৎসব কর্মসূচির মধ্যে ছিলো শোভাযাত্রা , কেক কাটা , চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও ত্যাগি ও সেরা শিক্ষকদের সংবর্ধনা । সকালে শুভসংঘের উদ্যোগে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে । পরে প্রেস ক্লাবে কেক কেটে দৈনিক কালের কণ্ঠের প্রথম জন্মদিন পালন করা হয় । দুপুরে স্থানীয় স্বাধীনতা অঙ্গণে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও শিক্ষকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন ঢাকা থেকে আগত বিশিষ্ট নাট্য ব্যক্তিত্ব আমিরুল হক চৌধুরী । নতুন শহর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আ . রাজ্জাক , মাদারীপুর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক নুরজাহান বেগম , পৌরঅফিস সংলগ্ন মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দিলওয়ারা বেগম , কুলপদ্বি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলিমুন নেছা ও রাজৈর বাসাবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আ . ছালাম খোন্দকারকে উপহার ও ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে সংবর্ধনা দেয়া হয় । চিত্রাকংন প্রতিযোগিতায় পৌর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর ছাত্র নিবিড় , সানজানা আক্তার , মূর্ছনা আক্তার , সিরাতুল সালেহিন সাদমান , তৌফিকা জান্নাত সাবা , উম্মে সায়মা , মাহিন , সুরাইয়া জামান ঋতু , ফারহা রহমান , মালাইকা জামান মম , লাইফা , শাহ আলম সিদ্দিকী , দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র তানিসা জামান , তাসনীম আকন মীম , মানসিব রাঈম , সুরাইয়া , চতুর্থ শ্রেণীর মো . আল - আমিন হোসাইন , তৃতীয় শ্রেণীর আফরিন ফাতেমা , শাহাজাদি , সাদিউল সামি , পঞ্চম শ্রেণীর ইরতিজা হোসেন নাবিও , জুবায়ের হোসেন অর্পি , অর্ক , সারারা জামান রিয়া , তৃজা তাবাসসুম সারা , ইসরাত জাহান দিতি , নাবিলা জাহান , শাহরিয়ার জোবায়ের , প্রাচী সাহা , মৌরী রহমান , রাকিবুল হাসান , ফাহিম সিকদার , সুরাইয়া জাহান স্বর্ণা , ডিসি একাডেমি স্কুলের প্রথম শ্রেণীর ছাত্র জাওয়াদ জামান , দোলা সরকার , হাচিবুল ইসলাম , সাইমুম , মিথিলা হোসেন , তাসনীম জারিণ তন্বী , আয়েশা বিন্তে জুয়েল , আকিব , অর্পিতা , সাবিহা মাইছা রিয়া , মোহাম্মদ আল জামি , ফাতেমা বিনতে জুয়েল অন্বেষা , আবুল্লাহ , ছামি হোসেন , তাহসীন হক , চন্দ্রিমা , দ্বিতীয় শ্রেণীর পুনম দেবী ভক্ত , উম্মে হানি বহ্নি , দিসান , আরাফাত , ইরামনি , ফারদিন আহম্মেদ , তৃতীয় শ্রেণীর শহরিয়ার সায়েম , ওয়াসিফা আলীফ , তাওহিদুর রহমান , সুমাইয়া , নাফিজ আহম্মেদ , মো . আদিব হোসেন স্বপ্ন , সৈকত হাসান মনির , তানজুম তানহা , আশিক উজ্জামান রণি , চর্তুথ শ্রেণীর আব্দুল্লাহ আল মামুন রণি , সৈয়দা ফাতিহা কবীর , তাহেরা তাবাচ্ছুম তুবা , আফিয়া আলম রিতি , মো . মাহিদুল ইসলাম স্বচ্ছ , লাবিবা তন্বী , আদিব , মিথিলা ইয়াস মিন সায়েলা , পঞ্চম শ্রেণীর ফারজানা হক , ইসরাত জাহান বৃষ্টি , মিসু জান্নাত , শাহ আন্নান প্রতীক , জেরিন তাসনিম অর্প , স্বস্তি বিশ্বাস , অনন্যা কুন্ডু , হুমায়রা হক তোসী , রাকিবুল ইসলাম রাব্বি , ইসমাত জাহান জেরিন , তাজন নেছা কল্লোল শিশু বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর পলাশ কুন্ডু , মুসা হাসান , চর্তুথ শ্রেণীর ছাত্রী আন্নি আশ্রাফ , কুলপদ্বি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী খাদিজা , নিপা আক্তার , সোনামনি , সুমাইয়া , নতুন শহর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চর্তুথ শ্রেণীর ছাত্রী শৈলী , পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী সুমি আক্তার , আফনান , ওসমান গণি , দিসান , দীনাসহ বিভিন্ন স্কুলের প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণীর প্রায় ২ ' শ ছাত্র - ছাত্রী চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে । আগামী শুক্রবার বিকেল ৪টায় স্বাধীনতা অঙ্গণে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় প্রথম , দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানসহ প্রথম ২০ জন প্রতিযোগিকে বিশেষ পুরস্কার এবং অংশগ্রহণকারী সকল প্রতিযোগিকে পুরস্কৃত করা হবে । পুরো অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শুভসংঘের উপদেষ্টা রাজন মাহমুদ । অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সরকারী সুফিয়া মহিলা কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিতেন চন্দ্র মন্ডল , সরকারী নাজিমউদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক মাহবুব বোরহান , সাংবাদিক শাহজাহান খান , প্রেস ক্লাবের যুগ্ম আহবায়ক গোলাম মাওলা আকন , প্রভাষক ফারুক আহম্মেদ , প্রভাষক খলিলুর রহমান খান , এনায়েত হোসেন নান্নু , শহর সমাজসেবা অফিসার বাদল আহম্মেদ , এডভোকেট বোরহানুস সুলতান , টিআইবির প্রোগ্রাম অফিসার আবু তাহের , সালাউদ্দিন খান , এমআর মর্তুজা , এমআর আকবর খোকা , শফিক স্বপন , নজরুল ইসলাম পলাশ , শিক্ষক রুমি খান , তাহমিনা খলিল , শুভসংঘের সদস্য সচিব শার্মিন আক্তার মিনা , বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিনিধি মোস্তাক আহম্মেদ , দৈনিক কালের কণ্ঠের জেলা প্রতিনিধি আয়শা সিদ্দিকা আকাশী , কুমার লাভলু , মাসুদুর রহমান মাসুদ , জুয়েল রানা , সাগর হোসেন তামিম , রোমানা ইসলাম প্রমুখ ।
* প্রথমে সফটওয়ারটি ইনষ্টল করুন * সফটওয়ারটি চালু করুন * ' Current Directory ' লেখার ডান পাশ থেকে আপনার ফাইলের লোকেশনে যান * যে ফাইলগুলোর নাম পরিবর্তন করতে চান সেগুলো মার্ক করুন সব ফাইল করতে চাইলে রাইট ক্লিক করে " Mark All " সিলেক্ট করুন । * নিচে বাম পাশ থেকে Space , Text , Number , Date and Time , Path ইত্যাদি Add করতে পারবেন এবং Space , Text , Number , Date and Time and Change case , Split , Replace etc Remove করতে পারবেন । * কাজ শেষে উপরে বাম পাশ থেকে রিনেম বাটনে ক্লিক করুন । * একটি মেসেজ আসবে Proceed করুন * কিছুক্ষনের মধ্যেই ফাইল রিনেমের কাজ সম্পন্ন হবে ।
আর সেদিন - ই হব আমরা প্রকৃত অর্থেই মুক্ত স্বাধীন ।
মির্জা ফখরুল ইসলামসহ বিএনপির সিনিয়র নেতাদের ওপর হামলার অভিযোগ
আপনি ঠিক কি বলতে চাচ্ছেন বুঝলাম না , কারণ ১৫ বছর খুব কম না মানলাম , কিন্তু খুব বেশিও না , কারণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারএর তুলনায় .
রঙিলা খাতুন । উচ্চতা পাঁচ ফুট দু - ইঞ্চি । বয়স ছত্রিশ । গায়ের রঙ উজ্জ্বল শ্যামবর্ণ । মুখমন্ডল গোলাকার । মাথার চুল কালো এবং কোঁকড়ানো । যে কোন পুরুষের মন খারাপ করে দেওয়ার মত গড়ন । হারিয়ে যাওয়ার সময় তার পরনে ছিল ফুল - ছাপানো হালকা নীল রঙের শাড়ি । কালো ব্লাউজ । চোখে চশমা ।
ঢাকা , মার্চ ১৯ ( বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ) Ñজাপানে খাবারে তেজস্ক্রিয়া ধরা পড়েছে । ১১ মার্চ ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ছড়িয়ে পড়ার পর খাদ্যপণ্যে তেজস্ক্রিয়া ধরা পড়ার এটাই প্রথম ঘটনা ।
অনেক পিসিতে একটা এরর মেসেজ আসে যা অনেকটা এই রকম " Winmgmt . exe has generated errors and will be closed by windows … … … . . " । এটা হয় সাধারনত পিসি চালু অবস্থায় বিদ্যুৎ চলে গেলে বা কোন কারনে ঠিকমত শাটডাউন না হলে । অত্যন্ত বিরক্তিকর এই এরর মেসেজটি খুব সহজেই বন্ধ করতে পারেন । যা করতে হবে তা হল C : \ WINNT \ system32 \ wbem \ Repository ফোল্ডারে গিয়ে সব ফাইল মুছে দিয়ে পিসি একবার রিবুট করে দেবেন । ব্যাস ঝামেলা শেষ ।
আমি কি টিউশনি করি নাকি ? আমি তো দুঃসম্পর্কের এক আত্নীয়ের ছেলেকে পড়াই
নকিয়া ই৭ ৩৬০ * ৬৪০ পিক্সেল ১৬এম এএমওএলইডি টাচস্ক্রীণ , মাল্টিটাচ , গরিলা গ্লাস ডিসপ্লে , এক্সেলারেমিটার , ফুল কোয়ের্টি কীবোর্ড , ১৬ গিগা ইন্টারনাল মেমোরি , জিপিআরএস , এজ , থ্রিজি , ওয়াই - ফাই , ব্লুটুথ ৩ . ০ , ইউএসবি , ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা , ফ্লাশ , ৭২০পি ভিডিও , এমপিথ্রি / ভিডিও প্লেয়ার , এফএম রেডিও , জাভা , ফ্লাশ লাইট ৪ . ০ , জিপিএস , স্যাম্বিয়ান ওএস ৩ , ৬৮০ মেগাহার্জ প্রসেসর , ডকুমেন্ট এডিটর , ডিজিটাল কম্পাস , টিভি আউট দামঃ ৪৮৫০০ টাকা
দৈনিক পত্রিকার হবু সম্পাদক বলেছেন : যে ১৫ লক্ষ গৃহযুদ্ধে মারা গেল , তাদের কে মেরেছে ?
আপনার বক্তব্য অনুযায়ী - সরকার ব্যাক্তি ইউনুসকে নাজাহাল করার কারনে আমেরিকা মহা নাখোশ , সরকার আমিনীর মাধ্যমে ডঃ ইউনুস চ্যাপ্টার টা ধামাচাপা দিতে চাচ্ছে ।
পরিবেশ সংরক্ষণের পাশাপাশি তিব্বতের জনসাধারণের মধ্যে মিথেন গ্যাস , সৌরশক্তিতে চালিত চুলা ও সৌরবিদ্যুতের ব্যবহারের চেতনা বেড়েছে । এখন কৃষক ও পশুপালকদের জীবনযাত্রার মান আগের চেয়ে অনেক উন্নত হয়েছে । এ প্রসঙ্গে তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের কৃষি ও পশুপালন ব্যুরোর উপ মহাপরিচালক সিং ছেন পং বলেন
টেলিনর গ্রামীন ফোনে গ্রামীনের ভাগ না দেয়ার তালে আছে , তাই এই নোংরা খেলা তাদের । আমাদের সবার ইউনূসের পক্ষে দাঁড়ানো উচিত ।
এতে ডায়াবেটিসের রোগীদের দীর্ঘদিনের আশা পূরণ হয়েছে | এর প্রয়োগ - প্রণালী খুবই সহজ | শর্করা নিয়ন্ত্রণও ভালোভাবে হয় | তবে ধূমপায়ীরা এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে | তাই এখনই ধূমপান ত্যাগ করুন | এই ইনসুলিনের দাম একটু বেশি | ভবিষ্যতে বাংলাদেশেও এগুলো পাওয়া যাবে |
লেখক বলেছেন : তুমার পুস্টে এট্টা পেলাছ দিয়া আইলাম ।
ঢাকা , ডিসেম্বর ৩০ ( বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ) - সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় তাদের সন্তানের সন্তানদের ( নাতি - নাতনি ) নিয়োগের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা । মন্ত্রিসভার বৃহস্পতিবারের বৈঠকে এছাড়াও ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত শিশু হিসেবে চিহ্নিত করে ' শিশু আইন - ২০১০ ' র খসড়া অনুমোদন করেছে । ২০১৫ সাল পর্যন্ত ( আরো পাঁচ বছর ) বনাঞ্চল থেকে গাছ কাটা বন্ধ করার প্রস্তাবও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে । সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় । মন্ত্রিসভার সদস্য , প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবরা এতে উপস্থিত ছিলেন । প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ তথ্য অধিদপ্তরের …
আলাপ পাতায় মন্তব্য রাখার সময় আপনার মন্তব্যের নিচে আপনার সাক্ষর অবশ্যই দিতে হবে , এবং বিষয়ক্ষেত্রে প্রকল্পপাতার নাম সাক্ষর করার জন্য আপনার বার্তার পর চারটি টিল্ডা চিহ্ন ( ~ ~ ~ ~ ) যোগ করুন , কিন্তু কখনই কোনো নিবন্ধে আপনি আপনার স্বাক্ষর দিবেন না । নিবন্ধের পাতার ইতিহাসে , মিডিয়াউইকি সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার বা যে কোনো ব্যবহারকারীর কর্মকাণ্ড একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সংরক্ষিত থাকে ।
নিউজডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ গোপন নথি ফাঁস করে দুনিয়াজুড়ে আলোচনার ঝড় তোলা উইকিলিক্সের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাস্যাঞ্জ যুক্তরাজ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন । লন্ডন পুলিশ মঙ্গলবার অ্যাস্যাঞ্জকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে । তারা বলছে , সুইডেনের একটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় উইকিলিক্সের প্রতিষ্ঠাতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে । যৌন নিপীড়নের অভিযোগে অ্যাস্যাঞ্জের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সুইডিশ কর্তৃপক্ষ । তবে সে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে অ্যাস্যাঞ্জ বলে আসছেন , এ সব তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র । লন্ডন পুলিশের বিবৃতিতে বলা হয়েছে , " অনৈতিক বলপ্রয়োগের একটি ধারা , যৌন নিপীড়নের দুইটি ধারা ও ধর্ষণের একটি ধারায় সুইডিশ কর্তৃপক্ষ অ্যাস্যাঞ্জের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে । এ অপরাধগুলোর সবকয়টি ২০১০ সালের অগাস্টে ঘটেছে । " মঙ্গলবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৯টায় অ্যাস্যাঞ্জকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশ জানায় । ইরাক , আফগান যুদ্ধ ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লাখ লাখ গোপন নথি উইকিলিক্সের ওয়েবসাইটে প্রকাশ হলে বিপাকে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র । এজন্য যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারিকে অন্য দেশগুলোর কাছে দুঃখও প্রকাশ করতে হয় । ৩৯ বছর বয়সি অস্ট্রেলীয় অ্যাস্যাঞ্জকে আশ্রয় না দিতে মিত্র দেশগুলোর প্রতি ওয়াশিংটন আহ্বান জানায় বলে সংবাদ মাধ্যমে খবর প্রকাশ হয় । সুইডেনের আদালতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর বেশ কিছুদিন ধরে অজ্ঞাতবাসে ছিলেন অ্যাস্যাঞ্জ । তবে সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের দৈনিক ইন্ডিপেন্ডেন্ট জানায় , অ্যাস্যাঞ্জ যুক্তরাজ্যে রয়েছেন । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / নিউজডেস্ক / এমএসএ / এসএ .
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে আদিবাসিদের স্বীকৃতি না দেয়ায় পার্বত্য তিন জেলায় গত এক সপ্তাহ থেকে আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল জনসংহতি সমিতি , পার্বত্য নাগরিক পরিষদ , আদিবাসি ফোরাম ও ইউপিডিএফ মানববন্ধন , প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল চালিয়ে যাচ্ছে ।
আমাদের ইসলাম নিয়ে পড়ার সময় কোথায় ? আমরা পড়ি মোকসেদুল মোমেনীন । আমরা বিতর্ক করি কোরানের আয়াতের শানে নূযুল না পড়ে । আমরা কোট করি কোরানের একটি আয়াত , সামনে পিছনের আয়াত বা এর বিস্তারিত ব্যাখ্যায় যাই না । আমার অতি সামান্য জ্ঞানে বিদেশে এসে ইসলামকে যতটা জেনেছি তার কিয়দংশও দেশে থাকতে জানতে পারিনি । এখানে একজন ইমামের খুৎবা শুধু শুনতেই ইচ্ছে করে আর দেশে খুৎবা শুনে ঘুম আসত । জানি না কী এর কারণ তবে মনে হয় এখানে একজন বক্তা যা বলেন তাতে কোন আবেগ থাকেনা । থাকে চিন্তার খোরাক । তারা বানিয়ে গল্প বলেননা , দেন রেফারেন্স । এদের অধিকাংশ বক্তাই আল আজহার বা মদীনা ইউনিভার্সিটির মত জায়গা থেকে ইসলামিক বিভিন্ন বিষয়ের উপর পিএইচডি করা । শিক্ষা যে একজন মানুষকে কতটা পরিবর্তন করে তা এসব মানুষের সংস্পর্শে না আসলে কোন দিনও ( রিপিট করছি , কোন দিনও ) জানা সম্ভব বলে মনে হয়না । আর এই শিক্ষা আমাদের দেশের মাদ্রাসার শিক্ষা নয় । এঁরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত ।
টিকেট এর দাম ৩০০ টাকা । টিকেট কিনি নাই , এক বন্ধু জোগাড় করে দিয়েছে , মজার ব্যাপার হলো টিকেট টা নেয়া হয়েছে স্বয়ং লোটাস কামাল এর হাত থেকে ।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই আগস্ট , ২০০৯ রাত ৮ : ২০
তখন নিভিয়া গেছে মণিদীপ , চাঁদ শুধু খেলে লুকোচুরি
প্রতিটি এসার , গেইটওয়ে ও ইমেশিনস ল্যাপটপের সাথে রয়েছে বাংলালায়ন ওয়াইম্যাক্স মডেম , ১ এমবিপিএস স্পিড ৩ জিবি ডাটা ফ্রি । এসার ল্যাপটপে রয়েছে অপটিক্যাল নোটবুক মাউস । প্রতিদিন র্যাফেল ড্রয়ে দু ' জন বিজয়ী ক্রেতা পাবেন এসার স্মার্ট ফোন । বিশেষ কিছু ল্যাপটপ মডেলে ৩০ % পর্যন্ত মূল্য ছাড় দেয়া হয়েছে ।
পোষ্ট করেছেন : ১৭ টি মন্তব্য করেছেন : ৪ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৪ মাস ১৫ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৫৬৯ বার
গত কয়েক দিনে থেমে থেমে আমার জ্বর হয়েছে কয়েকবার । সর্দি - জ্বর । একটু ঠান্ডা পানি ধরেছিতো , ব্যাস শুরু হয়ে গেল হাপিশ - শো . . . জ্বরের সময় সবচেয়ে কষ্ট লাগে রাতে । জ্বর বাড়ে । ১০১ , ১০২ . . . ঘুম হয় না । একটা ঘোর । তন্দ্রা । ছটফটানি । ঘুম , ঘোর , তন্দ্রা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় । এক অন্যরকম জগতে হাবুডুবু খাওয়ার মতো । যেন অনেকগুলো অন্ধকার দলা পাকিয়ে ধেয়ে আসছে আমার দিকে । বাঁচাও , বাঁচাও । কখনো যেন বা পড়ে যাচ্ছি - খাট ভেদ করে ফ্লোরে ; ফ্লোর থেকে তিন তলায় , দোতলায় , নিচ তলায় ; মাটি ফেটে গিয়ে পাতালে । পতন , পতন . . . । আবার কখনো যেন উড়ছি আকাশে । উড়তে উড়তে একেবারে সূর্যের কাছাকাছি । উফ , কত উষ্ণতা , কত আলো ! চোখ ধাঁধিয়ে যায় , শরীর পুড়ে যায় । সমুদ্র চাই , সমুদ্র । পড়ে যাই সমুদ্রে । ভেসে উঠি , ডুবে যাই । দম আটকে যায় । চিৎকার দিয়ে জেগে উঠি । সকালের দিকে আবার ভালো লাগে । পত্রিকা পড়ি । টিভি দেখি ।
( ছ ) যে সকল উত্পাদন প্রক্রিয়া , দ্রব্য এবং বস্তু পরিবেশ দূষণ ঘটাইতে পারে সেই সকল উত্পাদন প্রক্রিয়া , দ্রব্য এবং বস্তু পরিহার করিবার জন্য সরকারকে পরামর্শ প্রদান ;
ফোরামের শুরুতে যখন অ্যাডমিন / রাজু / হাঙ্গরিকোডার আমাকে মডারেটর হতে বলেছিলো বলেছিলাম যে এই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সেটা করতে পারবো বলেই মনে হয় । সেটাই সত্য হল প্রায় । আসলেই সেপ্টেম্বরের পরের ঘটনা সম্পর্কে এখনও তেমন জানি না । যা হোক , আশা করছি ফোরামটা অনেকের পদচারনায় মুখরিত হয়ে থাকবে ।
নওগাঁ মহকুমা গঠনের আগে থেকে থানা সদর বান্দাইখাড়াতে একটি মুন্সেফ চৌকি প্রতিষ্ঠিত ছিল । চকদেবের ( মরহুম ) শেখ ইমান উদ্দিন জানিয়েছেন মান্দা থানার নুরুলস্নাবাদেও একটি মুন্সেফ চৌকি ছিল । মুন্সেফগণ তখন ফৌজদারি মামলারও বিচার করতেন ।
মোবাইলটা হাত থেকে পরে গেল । লাইন কাটতে মনে নেই । সেটা করেও কোন লাভ নেই । মোবাইল ফোনের আর প্রয়োজনও হবে না । পৃ্থিবীর এক পাশে থাকে সূর্যের আলো আর অন্য পাশে চাঁদের । তাহলে পৃথিবীর একপাশ এখন সূর্যের আলোতে জ্বলছে । কিন্তু এ খবর তো আমাদের জানার কথা । প্রিন্ট মিডিয়াতে এ খবরটা আসবে না । কারণ কাল সকালে কোন সংবাদপত্র প্রকাশিত হবে না । কিন্তু ইলেকট্রনিক মিডিয়াতে তো খবরটা পৌঁছানোর কথা ।
গত রাতে প্রচারিত অনুষ্ঠানে খবর , প্রতিবেদন ও ফিচার পর্বে মহাকাশ নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন খুব ভাল লেগেছে ৷
হরতালের সমর্থনে নোয়াখালীতে শনিবার ইসলামী আন্দোলনের মিছিলের পুলিশের লাঠিপেটায় দশজন কর্মী আহত হন । এসময় পুলিশ ১৩জনকে আটক করে । প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় , সন্ধ্যার দিকে ইসলামী আন্দোলনের দুই শতাধিক কর্মী মাইজদী বাজার এলাকা থেকে একটি মিছিল নিয়ে শহরে প্রবেশ করে । মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ . . . ( পুরো সংবাদ )
আসিবো আমি , সবুজ গায়ে ঠিক সাড়ে তিনটায় , গুটিগুটি পায়ে
প্রেসিডেন্ট ওবামার স্বর্ণ মন্দির পরিদর্শন কর্মসূচি বাতিলের বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কূটনীতিক জানিয়েছেন , মাথায় স্কার্ফ পরা একটা বড় ইস্যু এবং সেখানকার নিরাপত্তা ইস্যুও বিবেচনায় নেয়া হয়েছে । এ বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান , স্বর্ণ মন্দির সফরের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট ওবামার জন্য নয়াদিল্লির পক্ষ থেকে একদল মার্কিন কূটনীতিকের মাধ্যমে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে । এখন সেখানে ওবামা সফরে যাবেন কি যাবেন না সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন মার্কিন কর্মকর্তারা ।
ক ) জলীয় অংশ - ১০৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ১ঘন্টা রাখলে কতটুকু জলীয় অংশ হারায় সেটা । খ ) উদ্বায়ী পদার্থ - ৯০৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় জ্বালালে অতিরিক্ত যে অংশটুকু হারায় সেটা । গ ) ছাই - পুড়ানোর পর অবশিষ্ট অংশের পরিমান । ঘ ) আটকে থাকা কার্বন - বাকী অংশ ।
বছরের শেষদিনে এক বিএনপি নেতাসহ সারাদেশে ছয়জন খুন হয়েছে । রাজধানী ঢাকায় তরুণীসহ দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয় । রংপুরে বিএনপি নেতা , কুষ্টিয়ায় কৃষক , ঠাকুরগাঁওয়ে সংঘর্ষে এক গ্রামবাসী এবং মানিকগঞ্জে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে অজ্ঞাত ব্যক্তি মারা যায় ।
লিনাক্স ব্যবহার নিয়ে সবার মাঝেই একটা ভীতি কাজ করে । মনে করে এটা টেকিদের জন্য তৈরী অপারেটিং সিস্টেম । সাধারণ ব্যবহারকারীরা এটা ব্যবহার করতে পারবে না । কথাটা সম্পূর্ণ ভুল । লিনাক্স যেমন টেকিদের পুরো ক্ষমতা দেয় ওএসের উপর , তেমনি সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্যও খুবই সহজ সরল ইন্টারফেস প্রদান করতে পারে । বর্তমানে প্রচুর লিনাক্সভিত্তিক সলিউশন পাওয়া যায় । এগুলোকে ডিস্ট্রিবিউশন বা সংক্ষেপে ডিস্ট্রো বলা হয় । একেক ডিস্ট্রো একেক ধরণের কাজের জন্য তৈরী করা হয়েছে । সাধারণ ব্যবহারকারী যারা উইন্ডোজে অভ্যস্ত , তাদের জন্য উবুন্তু সবচেয়ে ভালো লিনাক্স ডিস্ট্রো । লিনাক্সের বিপক্ষে যে অপবাদটা বেশি শোনা যায় , তা হচ্ছে টার্মিনাল বা কমান্ড লাইন ব্যবহার করা । কমান্ড মুখস্থ কেউ করতে চায় না , এটা স্বাভাবিক । কিন্তু বর্তমানে টার্মিনাল ছাড়াও লিনাক্স ব্যবহার সম্ভব । শুধুমাত্র মাউস ব্যবহার করেই প্রায় সবকিছু করা সম্ভব । সফটওয়্যার ইনস্টলেশন থেকে শুরু করে ইউজার এডমিনিস্ট্রেশন সবকিছুই গ্রাফিক্যালি করা সম্ভব । তবে অবশ্যই উইন্ডোজের চাইতে ভিন্ন উপায়ে । উইন্ডোজ আর লিনাক্স সম্পূর্ণ ভিন্ন জাতীয় অপারেটিং সিস্টেম । দুটোর কাছ থেকে একই রকম ইন্টারফেস আশা করাটা অবাস্তব । যদি দুটো একইভাবে কাজ করত , তাহলে তো আর বিকল্পের দরকার ছিলো না । উইন্ডোজকে ব্যবহার বান্ধব মনে হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে এর ব্যবহারকারীর আধিক্য । একজন নতুন ব্যবহারকারী যখন উইন্ডোজে কোন সমস্যায় পড়েন , তখন আশেপাশে কোন না কোন উইন্ডোজ গুরু পেয়ে যান । এই উইন্ডোজ গুরুরা কিন্তু অনেক ঘেঁটে , অনেক সময় ব্যয় করেই এতটা পারদর্শিতা অর্জন করে থাকেন । হঠাৎ করেই তারা সবকিছু জেনে ফেলেন না । ঠিক তেমনিভাবেই লিনাক্সের ব্যবহারকারী বাড়তে শুরু করলে লিনাক্সগুরুও বাড়তে থাকবে । লিনাক্সকে তাই ভয় না পেয়ে একবার ইনস্টল করে কয়েকদিন চেষ্টা করে দেখুন । আমি অনেকটা নিশ্চিতভাবেই বলতে পারি , লিনাক্সে আপনিও পারদর্শী হয়ে উঠবেন খুবই অল্প সময়ে ।
লেখক বলেছেন : ইন্টারেস্টেড হইলে আগামী পর্বে আপ্নেও অংশ নিতে পারেন
@ যাত্রী , আপনি যেটিকে ২৭ তারিখের ঘোষণা বলছেন সেটি কে ওয়াজেদ মিয়া জানাচ্ছেন যে এই ভাষণটি ৩০ তারিখ সকাল ৮ টায় তিনি নিজ কানে শুনেছেন । উক্ত বইয়ের ৮৮ পৃষ্টার ৩৪ অনুচ্ছেদে তিনি জানাচ্ছেন যে - ৩৪ । " ২৮শে মার্চ সকাক প্রায় ১০টার দিকে ঐ বেতার কেন্দ্রটি থেকে মেজর জিয়া বলেন যে , ক্যাপ্টেন ভুইয়ার নেতৃত্বে , পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর চট্টগ্রাম বন্দরে অবস্থানরত জাহাজে , আক্রমণ চালিয়ে জাহাজটি দখল করা হয়েছে এবং চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন জায়গায় লড়াই অব্যাহত রয়েছে । মেজর জিয়া জনগনকে চট্টগ্রামের লালদিঘীর ময়দানে সমবেত হওয়ার আবেদন জানিয়ে বলেন যে , বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেখানে উপস্থিত হয়ে একটি বিশেষ ঘোষণা দিবেন । " আসলে উপরের বর্ণনা থেকে বুঝা যাচ্ছে ২৮ তারিখ পর্যন্ত চিট্টাগ্রামের আওয়ামীলীগ নেতারা জানতেন না যে , শেখ মুজিব গ্রেফতার হয়েছেন । কারণ পুর্ব পরিকল্পনা ছিল যে - ২৫ তারিখের রাতে পালিয়ে জিঞ্জিরা গিয়ে সেখানে অন্যান্য নেতাদের সাথে মিলে তিনি চিট্টাগ্রাম যাবেন , আর সেখান থেকে যুদ্ধ পরিচালিত করবেন । উক্ত বইয়ের ৮৯ পৃষ্টার ৩৬ অনুচ্ছেদে তিনি আবার বলেছেন তা হল - ৩৬ । ৩০শে মার্চ সকাল ৮টার দিকে মেজর জিয়া উক্ত বেতারে বলেন , " অনিবার্য কারণ বশত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব লালদিঘির ময়দানে উপস্থিত হতে পারেন নি । এর জন্য আমি মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা টি পাঠ করছি । " অতএব যে অডিওটি শুনা যাচ্ছে তা ২৭ তারিখের নয় সেটি ৩০ তারিখের । আমি নই সেটি এম এ ওয়াজেদ সাহেব বলতেছেন । ধন্যবাদ ।
সোনার বাংলা ব্লগ নামে একটি ব্লগ আছে , কেউ কি তা জানেন ? ঘাটতে ঘাটতে আজকে জানলাম । সাথে সাথেই লোকজন লাগালাম জানার জন্য যে , এই ব্লগ টার মালিক কারা । ঘন্টা খানেকের পর - পরই রিপ্লাই পেলাম । সম্পূর্ণ ভাবে জামাতে ইসলামী কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত একটা ব্লগ । যেখানে একবার আপনি আপনার কদম মোবারক রাখলে আর দেখতে হবে না । ছাগুতে ছাগুতে ধুল পরিমাণ । সেখানে একের পর এক পোস্ট আসছে জামাতী মিথ্যাচারে ভরপুর , জামাতী আদর্শ আর জাতীয়তাবাদী আদর্শের কিদ্ভুত মিক্সচার । অবাক ও বিষ্মিত হয়ে পড়লাম সেখানকার জামাতীদের স্পর্ধা দেখে । এরা যেহেতু বাংলায় লিখে , যৌক্তিক ভাবেই ধরে নেই এরা সবাই বাংলাদেশের ভু - খন্ডে বাস করে । কিন্তু বাংলাদেশে বসবাস করে বা বাংলাদেশী হয়েও এই ধরনের কথা বলার সাহস এরা কোথায় পেলো ? কে দিলো এই সাহস ?
২৫০ । যখন তারা জালুত ও তাঁর সেনাবাহিনীর সম্মুখীন হলো , তারা প্রার্থনা করেছিলো , " হে আমাদের প্রভু ! আমাদের [ চিত্তে ] স্থিরতা দান কর এবং আমাদের পা অবিচলিত রাখ । যারা ঈমানকে প্রত্যাখ্যান করে তাদের বিরুদ্ধে আমাদের সাহায্য কর । " ২৫১ । আল্লাহ্র ইচ্ছায় তারা তাদের ছত্রভঙ্গ করলো । এবং দাউদ জালুতকে সংহার করলো ২৮৬ । আল্লাহ্ তাঁকে দান করেছিলেন ক্ষমতা ও প্রজ্ঞা এবং আল্লাহ্ যা ইচ্ছা করলেন তাই তাঁকে শিক্ষা দিলেন । আল্লাহ্ যদি মানব জাতির এক দলকে অন্য দল দ্বারা ২৮৭ প্রতিহত না করতেন তবে পৃথিবী বিপর্যস্ত হয়ে যেতো । কিন্তু আল্লাহ্ পৃথিবীর সকল কিছুর প্রতি অনুগ্রহে পূর্ণ ২৮৮ ।
পোস্ট করা হয়েছে : শুক্র নভেম্বর ০২ , ২০০৭ ৬ : ২০ অপরাহ্ন
প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » নবীজির রওজা মোবারকের নকল ছবি থেকে সাবধান ! '
ঘটনার শুরু ৪৮ মাস আগে । স্থান কিউবার মাটিতে লিজ নেয়া মার্কিন ঘাঁটি গুয়ানতানামোয় কোন এক টর্চার সেল । পাকিস্তান হতে ধরে আনা ৯ / ১১ ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী খালিদ শেখ মোহম্মদের উপর নিয়মিত টর্চারের আরও একটা দিন । টর্চারের পদ্ধতি ওয়াটারবোর্ডিং । কুয়েতি এই শেখের কাছে মার্কিনীদের একটাই চাওয়া , সৌদি শেখ ওসামা বিন লাদেনের সর্বশেষ অবস্থান । দিনের পর দিন নির্মম অত্যাচারের ধারাবাহিকতা শেখ মোহম্মদকে বাধ্য করে ওসামার অবস্থান সম্পর্কে কিছু একটা তথ্য প্রকাশ করতে । এ ব্যাপারে নিজের অজ্ঞতার কথা বার বার প্রকাশ করলেও এ যাত্রায় নতুন একটা তথ্য প্রকাশ করতে বাধ্য হয় । বাইরের পৃথিবীর সাথে ওসামা বিন লাদেনের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম নাকি কয়েকজন বার্তাবাহক , যাদের অবস্থান পাকিস্তানে । এভাবেই শুরু হয় বিন লাদেন হান্টের নতুন অধ্যায় , এবং শেষ অধ্যায় । তথ্য প্রকাশের ২ বছরের মাথায় এমনি এক বাহকের সন্ধান পায় মার্কিন গোয়েন্দারা ।
ঢাকা , ২৩ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ভাষা আন্দোলন , ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান , মুক্তিযুদ্ধসহ নানা রাজনৈতিক - সামাজিক আন্দোলনে রয়েছে গণসঙ্গীতের উজ্জ্বল ভূমিকা । এবার এই গণসঙ্গীত নিয়ে শুক্রবার থেকে রাজধানীতে শুরু হচ্ছে তিনদিনব্যাপী জাতীয় গণসঙ্গীত উৎসব । উৎসবের সেস্নাগান - ছিঁড়ে ফেল দৃঢ় হাতে চক্রান্তের জাল । আয়োজক গণসঙ্গীত সমন্বয় পরিষদ । উৎসবে সারা দেশ থেকে বাছাইকৃত ৩০টি দল গণসঙ্গীত পরিবেশন করবে । গণসঙ্গীতের ওপর কোরিওগ্রাফি উপস্থাপন করবে তিনটি নৃত্যদল । এই আয়োজনে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীরা একক গণসঙ্গীত পরিবেশন করবেন । শুক্রবার বিকেলে কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান মিলনায়তনে এ উৎসবের উদ্বোধন করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক । বিশেষ অতিথি থাকবেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী এবং সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসির উদ্দীন ইউসুফ । স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী কল্যাণী ঘোষের নেতৃত্বে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত ও পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে পরিবেশনের মাধ্যমে উৎসবের সূচনা হবে । শাহবাগ থেকে টিএসসি পর্যন্ত সাজসজ্জার মাধ্যমে উৎসবকে বর্ণিল করে তোলা হবে । বুধবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ভিআইপি মিলনায়তনে এসব তথ্য জানান উৎসব কমিটির আহ্বায়ক ও সংগঠনের সহ - সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ । এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি ফকির আলমগীর , সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল হায়দার মোহন , অর্থ সম্পাদক মানজার - উল ইসলাম চৌধুরী , উৎসব কমিটির সদস্য - সচিব ফকির সিরাজ প্রমুখ । সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় , দেশব্যাপী সংস্কৃতি চর্চা প্রসারের লক্ষ্যে সরকারি অনুদানের আওতায় এ গণসঙ্গীত উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে । এর আওতায় ইতিমধ্যে কুমিল্লা , যশোর , দিনাজপুর ও ঢাকায় তিনদিনব্যাপী উৎসব আয়োজিত হয় । এ উৎসবগুলোতে শতাধিক গণসঙ্গীতের দল অংশ নেয় । তাদের থেকেই বাছাইকৃত দলগুলোকে নিয়ে জাতীয়ভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমএইচ / এম / এএএ / ০১ . ৫০ঘ . )
আধুনিক জামানায় পাশ্চাত্য অর্থ বিজ্ঞান - ও প্রযুক্তিতে উন্নত হলেও , তার সভ্যতায় আমরা সীজারের অস্ত্রের ঝনঝনা পাচ্ছি । গণতন্ত্র মানবাধিকারের নামে প্রকৃত গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ভুলুণ্ঠিত তাদের হাতে । পাশ্চাত্যের রাষ্ট্র ও গির্জা আলাদা মনে হলেও মোটেও আলাদা নয় সাম্রাজ্যবাদী ও শোষণের নীতি অবলম্বনে । একে অন্যের পরিপূরক । তাই দেখা যায় , গির্জার মিশনারী তথা তাদের এনজিওগুলো যখনই প্রাচ্যে সমস্যার সম্মুখীন হয় , পাশ্চাত্য রাষ্ট্রযন্ত্র হা হা করে ছুুটে আসে । এই জন্য আমরা দেখি যুদ্ধের সঙ্গে সঙ্গে ইরাক , আফগানিস্তান , সুদান প্রভৃতি মুসলিম রাষ্ট্রে হঠাৎ করে খৃষ্টান পাদরীদের সন্দেহজনক আগমন । আসলে তেল সম্পদের ভাগের অংশ তারা উভয়েই পাবে । পাশ্চাত্যের মূলধারা মুসলমানদের নিয়ে কিভাবে এ সম্পর্কে তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য রয়েছে ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস কতৃক প্রকাশিত ও আর এম সেভোবী সম্পাদিত ইনট্রোডাকসন টু ইসলামিক সিভিলাইজেশন গ্রন্থে । সেভোারী তার নিজের লেখা ক্রিশ্চেনডম ভার্সাস ইসলাম ফোরটিন সেঞ্চুরিজ অব ইন্টারএকশন এন্ড কো এক্সিটেনস শীর্ষক প্রবন্ধে লেখেন ইসলামের অবস্থান পাশ্চাত্যকে সবসময় খুবই অস্বস্তিকর অবস্থায় ফেলে । খৃস্ট ধর্মের আবির্ভাবের পর ইসলাম ছিল একমাত্র বড় বিশ্বধর্ম যা এসেছে । ফলে সপ্তম শতাব্দীতে এটা চালু হওয়া মাত্র খৃস্ট জগত এটাকে তাদের বিরুদ্ধে সরাসরি হুমকি ও চ্যালেঞ্জ হিসেবে মনে করল । পশ্চিমা বুদ্ধিজীবীদের অনেকে আবার ইতিহাস - বিকৃতি ও তথ্য গোপনেও ওস্তাদ । সেভোরী লেখেন যে , স্পেন থেকে মধ্যপ্রাচ্য পর্যন্ত ইসলামী বিশ্ব ছিল সভ্য , তখন পশ্চিমা জগত ছিল অন্ধকারে , কিন্তু স্কুল পাঠ্য বইয়ে দেখানো হচ্ছে যে , সমগ্র বিশ্ব ইতিহাসটা যেন শুধু ইউরোপীয় ইতিহাস । আরব তথা মুসলমানদের যেন কোন অবদান বা ইতিহাস নেই । সেভোরী লেখেন যে , আরব মুসলমানরা স্পেন ( পর্তুগালসহ ) সিসিলি , কসিকা , সার্দিনিয়া প্রভৃতি স্থানে সহাবস্থানের বিস্ময়কর উদাহরণ সৃষ্টি করলেও তা স্থায়ী করতে দেওয়া হল না । খৃস্ট জগত ইউরোপে মুসলমানদের স্থায়ী অবস্থানকে মেনে নেয় নাই । সেভোরী লেখেন ( সহাবস্থান আরব মুসলিম সভ্যতার ইউরোপে উপস্থিতি ) খৃস্ট গির্জা কোনভাবে চলতে দিতে চাইলো না , তাই ১০০০ খৃস্টাব্দের পর খৃস্ট জগত ইসলামের সঙ্গে সহাবস্থানের ধারণাকে ছুড়ে ফেলে দিয়ে সামরিক প্রতিক্রিয়ায় জড়িয়ে পড়ল । এদিকে তুর্কী খিলাফতের পতনে পাশ্চাত্য মুসলমানদের ধ্বংস করতে আবার প্রয়াস নিল ।
এই একরত্তি জীবনে বলো না কীভাবে সম্ভব ভালোবাসা তার জন্য চাই আরো দীর্ঘ অনন্ত জীবন , ভালোবাসা কীভাবে সম্ভব , অতিশয় ছোটো এ জীবন একবার প্রিয় সম্বোধন করার আগেই শেষ হয় এই স্বল্প আয়ু - হয়তো একটি পরিপূর্ণ চুম্বনেরও সময় মেলে না করস্পর্শ করার আগেই নামে বিচ্ছেদের কালো যবনিকা ; এতো ছোটো সামান্য জীবনের কীভাবে হবেই ভালোবাসা ভালোবাসি [ . . . ]
১ ) ডিউটিরত পুলিশের নাকের ডগায় কর্মী বাহিনী নিয়ে হুইপের গাড়ি ভাঙতে যাওয়া । ( এ দৃশ্যটি কোন টিভি চ্যানেলে দেখায়নি , কেন কে জানে ? চ্যানেলগুলো মনে হয় চায়না যে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট হোক । )
৪৮ বার পঠিত | ৩ টি মন্তব্য | রেটিং + ০ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
মনে হয় মানুষের তুলনায় আকাশ অনেক ভালো বুঝে আমাকে , অনেক ।
পোষ্ট করেছেন : ১ টি মন্তব্য করেছেন : ৩ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৬ মাস ২৭ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৮৮ বার
Forrest Gump আমার সবচেয়ে প্রিয় মুভিগুলার একটা । The Notebook এর ডিভিডি দিয়েছিল একজন । হারিয়ে যাওয়ায় আর মুভিটাই দেখি নাই
এ কথা বলে উনি ওনার কোমড়ে লাগানো ব্যাগটি দেখালেন । আমি বুঝতে পারছিলামনা ওনার এই কথা শুনে আমি কি হাসব ? নাকি কাঁদব ? আমি বললাম - -
আমাদের সূর্য লেখক : ফজলে আহমেদ প্রচ্ছদ : নাফিসা তানজিম ধীমা ভেতরের ছবি : মাসুক হেলাল দাম : ২৬ টাকা । বই পরিচিতি : এটি আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের ওপর লেখা একটি দুর্দান্ত গল্পগ্রন্থ । সুন্দর সুন্দর সব ছবি দিয়ে সাজানো এ বইটিতে তোমাদের জন্য মোট ৬টি গল্প রয়েছে । প্রত্যেকটি গল্পই মুক্তিযুদ্ধের সময়কার বিভিন্ন কাহিনী এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা নিয়ে লেখা । গল্পগুলোর নাম হচ্ছে ; একজন বাউল , যুদ্ধ , কামাল ও কালু , বাবার সামনে , গোয়েন্দা পল্টু এবং আমাদের সূর্য ।
লিখেছেন রিয়াজুল হাশেম সময়ঃ ১৪ / ০৩ / ২০১১ · 12 টি মতামত
একই বিশেষনযুক্ত সরকারি গুলাকে সাইজ করার জন্য তার আসা দরকার ।
ইউপি চেয়ারম্যান ভাঙ্গা উপজেলার ১০নং কালামৃধা ইউনিয়নের উন্নয়ন প্রকল্পের প্রায় অর্ধকোটি টাকা আত্মসাত করেছে বলে ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন ইউপি সদস্য হাজি আব্দুল হক বেপারী । তিনি অভিযোগে উল্লেখ করেছেন , ২০১০ - ১১ অর্থ বছরের দেওড়া জিসি রোড থেকে চান মিয়া হাজি বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ প্রকল্পের এক লাখ টাকা ভুয়া ভাউচারের মাধ্যমে জালিয়াতি করে আমার স্বাক্ষর জাল করে গত ৫ মার্চ সোনালী ব্যাংক ভাঙ্গা শাখা হতে প্রকল্পের টাকা তুলে নেয়া হয় । অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয় , তার বাড়ির মসজিদ হতে আক্কাছ বেপারীর বাড়ি পর্যন্ত প্রকল্পের রাস্তা নির্মাণের ৭৫ হাজার টাকা , ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন খাতের ১০ লাখ টাকা , এলজিএসপি ' র খাত হতে ২০ লাখ টাকা , আজিমনগর ইউপি সীমানা থেকে আট্টা ভাষড়া ঈমান মাতুব্বরের বাড়ি পর্যন্ত একটি প্রকল্পের ১০ টন গম এবং চলতি বছরের বিশেষ টিআর - এর ৯ টন গমসহ এমন অনেক প্রকল্পের ভুয়া ভাউচার বানিয়ে জাল করে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা আত্মসাত করেছেন । এ ব্যাপারে ১০ নং কালামৃধা ইউপি চেয়ারম্যান এস্কেন্দার আলী খলিফাকে মুঠোফোনে ঘটনার বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান , তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো সত্য নয় । এ ব্যাপারে নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান ও ভূমি প্রতিমন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফরিদপুরের জেলা প্রশাসককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন ।
এই নগরী ছেড়ে সবাই ভেগে যাবে । রিক্টার স্কেলে ৭ মাত্রার একটা ভূমিকম্পে ঢাকা শহরে যে ধ্বংসযজ্ঞ হবে এরপরে পুনরুদ্ধারের চেষ্টা সম্ভবত আর করতে হবে না । যে কজন বেঁচে থাকবে তাদের ভাগতে হবে নতুন শহরের অন্বেষণে । হয়তো নতুন কোনো দেশের সন্ধান করতে হতে পারে । আজ দুপুর দেড়টায় পাঁচ সেকেন্ড স্থায়ী একটা ভূমিকম্প টের পেলাম । তেমন হয়তো ভয়ংকর নয় , কিন্তু যে ভাবে পায়ের নিচের মাটি দুলে উঠলো , সেটা রীতিমত আতঙ্কজনক । এর চেয়ে স্থায়ী এবং তীব্র কিছু হলে অপরিকল্পিত নগরী ঢাকার যে কি অবস্থা হবে কল্পনা করা যায় . . .
ক্রিকেটার সাকিব গত পরশু যেমন তার দল কোলকাতাকে জিতিয়েছেন বল করে কাল আরেক শাকিব বাংলাদেশের হেভিওয়েট হিরো , ফিল্ম তাত্রা শাকিব , শিল্পী সমিতির নির্বাচনে জয় লাভ করেছেন । সাকিবের ৪ ওভারে ১৬ রানে ২ উইকেটে পুনে ওয়ারিয়র্স এর বিরুদ্ধে সহজ জয় পায় কোলকাতা । অন্যদিকে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ মোট
পোষ্ট করেছেন : ৮ টি মন্তব্য করেছেন : ১০৭ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ১ মাস ৫ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ১৫৪৯ বার
ফিরে আসার পর পাড়ার লোকে বলল , যারা আমায় মাস্টারমশাই হিসাবে চেনে , আপনি ওদের মধ্যে গেছিলেন কেন - সমস্ত ছিঁচকে বদমাইস । ওরা নাকি বঙ্কিমপল্লীর বান্ধবসমিতির , ঠিক গুন্ডা না , গুন্ডাগোছের , ওরা ওদের কাউকে কাউকে চেনেও , পাড়ার কেউ কেউ বলল ।
কোন দলকেই সাপোর্ট দিচ্ছি না এই ম্যাচে । আমি শুধু একটাই প্রার্থনা করছি , কাপটা যেন এশিয়াতেই থাকে । আর ফাইনালটা যেন বাংলাদেশে হয় , অবশ্য ফাইনাল বাংলাদেশে হওয়ার একটাই উপায় , যদি ভারত হেরে যায় এবং পাকিস্তান ফাইনালে উঠে ।
রাইফেলটা কাঁধে তুলে নিয়ে ছোট্ট টিলাটার ওপরে এসে দাঁড়াই । সামনে তাকাই । বিরাট আকাশ । একটা লাউয়ের মাচা । কচি লাউ ঝুলছে । বাতাসে মৃদু দুলছে । কয়েকটা ধানক্ষেত । দুটো তালগাছ । দূরে আর একটা গ্রাম … … .
আইনের ভাষায় একটি কথা আছে , ডকট্রিন অফ নেসেসিটি অর্থাত প্রয়োজনের খাতিরে অনেক কাজ করা বৈধ হয়ে যায় যা অন্যথায় বৈধ হতো না । আমি মনে করি , বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা চিন্তা করলে , কিছুটা পাইরেসি আমাদের মেনে নেয়া উচিত । নয়তো যতটুকু আমরা এগিয়েছি , সেখানেই আটকে থাকবো । বিশ্ব এগিয়ে যাবে , আর আমরা লিনাক্স এর উন্নতির অপেক্ষায় থাকতে থাকতে পিছিয়ে পড়বো ।
বর্তমান সময়ে বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা সন্ত্রাসের শিকার । স্বদেশ ছেড়ে পার্শ্ববর্তী দেশে আশ্রয় নিচ্ছে অসহায় হাজার হাজার নারী - পুরুষ , শিশু - বৃদ্ধ । জীবন বাঁচাবার জন্যে নিরুপায় হয়ে অনেকেই শুধু পড়নের কাপড়টুকু সম্বল করে অজানা গন্তব্যের দিকে পাড়ি জমিয়েছিল , তাদের বর্তমান বিভীষিকাময় ভবিষ্যৎ অজানা ও অনিশ্চিত । লাখো লাখো বনি আদমের সাহায্যে মুসলিম মিল্লাতকেই এগিয়ে আসতে হবে । সেই সাথে যাকাতের অর্থও দিতে হবে আজকের এসব অভাবী ভাই - বোনদের প্রয়োজন পুরনের জন্যে , তাদের পূনর্বাসনের জন্যে । ক্ষুধা - তৃষ্ণায় খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের পাশাপাশি শীতের ঠান্ডা ও গ্রীষ্মের দাবদাহ হতে রক্ষার জন্য চাই উপযুক্ত আশ্রয়স্থল । এর প্রয়োজন পুরনে যাকাতের অর্থ ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে । চাই শুধু প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ও যথাযথ পরিকল্পনা ।
পোষ্ট করেছেন : ২৮ টি মন্তব্য করেছেন : ২৩৮ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৪ মাস ১৪ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ২০০৫ বার
সংবিধান সংশোধনের জন্য সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডাকার তোড়জোর বজায় রেখেছে আওয়ামী লীগ । একই সঙ্গে আইন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনার জন্য গত ১৪ মার্চ ২০১১ রাষ্ট্রপক্ষ একটি আবেদন দায়ের করেছে । আপিল বিভাগের দেয়া রায়ের দু ' টি বিষয় প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করা হয়েছে । একটি মুজিবনগর সরকার থেকে শুরু করে সংবিধান প্রণয়ন পর্যন্ত সময়কে আপিল বিভাগ যে ক্রান্তিকাল হিসেবে উল্লেখ করেছেন , সেই উল্লেখ প্রত্যাহার করার জন্য রিভিউ আবেদন করা হয়েছে । আপিল বিভাগের রায়ে সামরিক শাসনের সময়ে জনকল্যাণমূলক কাজগুলোকে পাস্ট অ্যান্ড ক্লোজড হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে । এ বিষয়টিও প্রত্যাহারের আবেদন জানানো হয় ।
ঢাকা , ১২ জুলাই : বর্তমান সরকারের কোনো মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ দুদকের কাছে নেই ।
মহেন্দ্র কহিল , " আবার আলাপ ! এখন বুঝি বরাবরই এমনি চলিবে । "
নোবেল বিজয়ী ড . মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে গ্রামীণ ব্যাংকের তহবিল সরানো অভিযোগ তুলে ও মাইক্রো ক্রেডিট এর সাফল্য নিয়ে সম্প্রতি প্রশ্ন তোলা হয় নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এনকে তে । ' কট ইন মাইক্রো ডেবট ' শিরোনামে প্রচারিত একটি প্রামাণ্য চিত্রে এসব প্রশ্ন তোলা হয় । এই প্রামাণ্যচিত্রকে সূত্র হিসেবে ব্যবহার করে বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয় । খোদ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও এ
তিনি জানান , সচলায়তন একটি অনলাইন লেখক সমাবেশ , যেখানে সাহিত্যের বিভিন্ন বিষয়সহ সমসাময়িক বিষয়বস্তুর ওপর লেখালেখি প্রকাশিত হয় ।
ঐটা রিপোজিটরী ডিভিডি ছিল না । ঐটার মধ্যে শুধুমাত্র কিছু বাড়তি সফট ঢুকানো হয়েছিল । রিপো হলে কমপক্ষে ৫ - ৬ টা ডিভিডি হবে ।
তূর্য বলেছেন : এক দফা এক দাবী জাতীয় বিবাহ নীতি ! ! ! !
- - প্রতিটি ঘটনার সাথে জড়িত রসায়নের দ্রবণ বিদ্যার কিছু মূলনীতি । একটি বস্তু / দ্রব অন্য দ্রাবকে দ্রবীভূত হবে কি না সেটা দ্রাবকের pH মাণের উপর নির্ভর করে ( pH একমাত্র নিয়ামক নয় , তবে বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা নিয়ামক / ফ্যাক্টর ) । অর্থাৎ কিছু দ্রব এসিডিয় দ্রবণে সহজে দ্রবীভুত হবে আর কিছু দ্রব ক্ষারীয় দ্রবণে দ্রবীভূত হবে । ভিনেগার , কোল্ড ড্রিংক্স , লেবু ( সাইট্রিক এসিড ) , দুধ ( ল্যাকটিক এসিড ) . . . সবই এসিডিয় দ্রবণ - - - সুতরাং উপরে বর্ণিত শার্টের রং , দাঁতের ময়লা , তেলচর্বি ইত্যাদি পদার্থগুলো এসিডে দ্রবীভূত হয় । আর ঘটনা - ৫ এ বলা সেই ময়লাটি এসিডে যায়নি . . . তাই ক্ষারীয় দ্রবণে ( সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড / কস্টিক সোডা / চুনের পানি ইত্যাদি ) সেটা দ্রবীভূত হয়েছিল ।
রহিমা বেগমের খাওয়া দাওয়া বেশ কমে গিয়েছিল শুরুতে । তার শরীর জ্বালাতন করত । তবে স্বাস্থ্যকর্মীদের পরামর্শ মতো খাওয়াদাওয়া ও চলাফেরা করছেন এবং তিনি এখন অনেকটা সুস্থ হওয়ার পথে । রহিমা বর্তমানে এনজিও ফোরামের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন ।
( সচলায়তনে প্রকাশিত ) গত ২৩শে জুলাই বন্টু মিন্টুর আড্ডায় গিয়েছিলাম । সচলায়তন এটার লাইভ ব্লগিং পার্টনার ছিল সেটা সকলেই জানেন আশা করছি ( গৌতম দাদাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ) । সেই আড্ডা সম্পর্কে একটু ছোট রিভিউ লেখার খায়েশ জাগলো বলেই . . . . . . . . । বেশ কিছুদিন যাবৎ ( সাড়ে ৩ বছর + ) নিয়মিত শুধুমাত্র লিনাক্স ব্যবহার করছি বলেই , বুঝি বা না বুঝি - এ বিষয়ে খুটিনাটি বিষয়গুলো অনলাইনে পড়ে রাখার চেষ্টা করি সবসময় । কারণ আমি জানি যে , কম্পু বিষয়ে বিপদে পড়লে নিজেকেই নিজের সাহায্য করতে হবে । এই একই কারণে প্রথম যখন কম্পিউটার কিনি ১৯৯৮ - ৯৯ সালের দিকে , তার প্রায় দুই বছর আগে থেকে নিয়মিতভাবে কম্পিউটার জগত নামক একটা পত্রিকার শুরুর মলাট থেকে শেষ মলাট পর্যন্ত পড়তাম এবং কপিগুলো সংগ্রহে রাখতাম । নিঃসন্দেহে সেই পড়াগুলো এই যন্ত্রটাকে ভালভাবে ( ? ! ? ) বুঝতে অনেক সাহায্য করেছিলো - এবং কম্পুটারের সমস্যা হলে প্রায় সবসময় নিজে নিজেই হাতুড়ে চিকিৎসা দিতে পারতাম । যা হোক , নিজের পড়ার উপরে একটু আত্মপ্রসাদ থাকলেও বন্টু মিন্টুর আড্ডাতে গিয়ে রেভুলুশন ও . এস . তথ্যচিত্র দেখে এমন কিছু নতুন তথ্য জানলাম যা লিনাক্স ও মুক্তসোর্স সম্পর্কে নিজের আগ্রহ ও শ্রদ্ধাটাকে আরও উপরে তুলে নিল । মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনের জনক রিচার্ড স্টলম্যান সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে ব্লগে ফোরামে পড়েছি . . . . . . কিন্তু জানতামই না যে এই ব্যাটা MIT ' র ( = খ্যাতনামা ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি ) অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে গবেষণা দলের একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন । MIT বা স্ট্যানফোর্ড শুনলেই কেমন যেন শিরশিরে একটা অনুভুতি জাগে বেশ আগে থেকেই , আর এই ব্যাটা সেখানকারই একজন . . . . . . । বাকী যেসব লোকেরা এই লিনাক্স বা ওপেনসোর্স আন্দোলনের সাথে জড়িত এবং এই তথ্যচিত্রে দেখালো তারাও কিন্তু বাণের জলে ভেসে আসা কেউ না . . . . . . . নামী সব ইউনিভার্সিটির পাগলাটে সব গবেষক । ওপেনসোর্সের জন্য কর্মরত বেশিরভাগ লোকজনই এমন সব ব্রিলিয়ান্ট লোকজন . . . . . . . . . . . . . . . . তা - ই - তো বলি , আমার কাছে জানালার তুলনায় লিনাক্স কেন এ্যাত বেশি নিঁখুত মনে হয় । তথ্যচিত্রর শুরুর দিকে একটা হিট ডায়লগ না জানালে তো ব্লগটাই নিজের কাছে অসম্পুর্ন মনে হবে । ওপেনসোর্স পথিকৃতদের একজন বললেন যে একদিন লিফটে সুটেড বুটেড লোককে মাইক্রোসফটের লোগো বা আই . ডি . লাগানো দেখে বলেছিলেন : So . . . . . . . you work in microsoft ! ঐ লোক একটু হয়তো খুশি , জবাব দিলেন " হ ঠিকাছে , তয় তুমি কী কর চান্দু ? " . . . . . . . . আমি তো একজন হ্যাকার , এ কথা ওরে বুঝাই কীভাবে . . . . . কিছু তো একটা বলা দরকার . . . . . . একটা কঠিন বিষদৃষ্টি দিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে বললাম : I am your worst nightmare . যা হোক , তথ্যচিত্রের পর শুরু হওয়া আড্ডায় এক পর্যায়ে শ্রদ্ধেয় মুনির হাসান ভাই অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ কথা বললেন । তিনি জানালেন যে তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মহোদয়কে ওপেনসোর্সের বিষয়টা উপলব্ধি করাতে পেরেছেন , তাই সরকারী কাজকর্মগুলোতে ওপেনসোর্স চলে আসছে প্রতিনিয়ত । এছাড়া , যেখানে নির্বাহী কর্মকর্তা বা চেয়ারম্যানদের প্রশিক্ষণ হয় সেই ল্যাবের কম্পিউটারগুলো উবুন্টুতে চলে । কিন্তু প্রশিক্ষণ অফিসের যেই কম্পুতে তিনি উবুন্টু রেখেছিলেন , পরবর্তী ব্যক্তি সেটা আবার জানালাতে নিয়ে গেছে , কিন্তু ল্যাবের গুলো পরিবর্তন করেনি . . . . . . কারণ জানালা বিশিষ্ট নেটওয়র্কের জানালা গলে অনেক ঝামেলা চলে আসে যা উবুন্টুতে হয় না । এরকম একবার উবুন্টু আবার জানালা দেখে মনখারাপের কিছু নাই , এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া , আর এভাবেই আগুপিছু করতে করতে একসময় ওপেনসোর্স চুরি করা জানালার স্থান নিয়ে নেবে । এই প্রসঙ্গে তিনি আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বললেন যেটা নিঃসন্দেহে আমাদের নীতিনির্ধারক মহলের মাথাতেও দিয়েছেন - সেটা হল " বান্ধবী বা গার্লফ্রেন্ডের কাছে লেখা চিঠির কপি যেন বউয়ের কাছে চলে না যায় " - নাইলে কিন্তু বিরাট ক্যাচালের মধ্যে পড়তে হবে ! জানালাতে তথ্যচুরির কিছু ব্যাকডোর মাঝে মাঝে ইচ্ছাকৃতভাবেই দেয়া হয় , এবং NSA নামক উইজেটের কী কাজ , এই ব্যাপারে মাইক্রোসফট কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি ; তবে এটা খুবই স্পষ্ট যে এন . এস . এ . আমেরিকার ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সির নামের অদ্যক্ষর . . . কাজেই এই উইজেট কী করছে সেটা সহজে অনুমেয় । মুনির হাসান ভাইয়ের মুখে এই কথা শুনে আমার একটা পঠিত ঘটনার কথা মনে পড়ে গেল । জার্মানীর পার্লামেন্ট জানালা বাদ দিয়ে লিনাক্সের দিখে ঝুকেছে এমন খবরটা ২০০১ সালের ; কারণ হল জানালার খরচ বেশী ছাড়াও এর ফাঁক গলে সমস্ত গোপনীয় ( ! ) তথ্য আমেরিকায় চলে যাচ্ছে বলে একটা থলের বেড়াল বের হয়ে পড়েছিলো । ব্লগটি লেখার জন্য এই খবরের রেফারেন্সের জন্য গুগল করলাম একটু . . . . . . সামান্য কিছু অবশিষ্ট খবর পেলাম এখানে এবং এখানে । আড্ডার এমন পর্যায়ে চা বিরতি দিয়েছিলো , আর আমিও এর পরে থাকতে পারিনি ( শুক্কুরবারেও ক্লাস নিতে হয় ) . . . . . . তাই বাকীটুকুর জন্য হয় গৌতম দাদা অথবা রণদীপম দাদার পোস্টের জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া গতি নাই . . . . . . . থুক্কু . . . সকাল সকাল ব্লগ লিখে সচলে পোস্টাইতে এসে দেখি রণদীপম দাদা দারুন একখান পোস্ট দিয়ে ফেলেছেন গতরাতেই ।
সাজ্জাদ রানা বিডি বলেছেন : সহমত , আমি আজ যে পোস্ট দিলাম , আগামী কাল হয়তো পোস্ট টি আবার দেখবো । তবে আমার ৬ / ৭ দিন আগের পোস্টে কেউ মন্তব্য করলে কি করে জানবো ? নোটিফিকেশন প্রয়োজন
৬ . শৈশবের সূচনা ও সমাপ্তিকাল অতিক্রমকালে শিশু চায় বড়দের অনুকরণ করে নিজেকেও বড় হিসেবে প্রকাশ করতে । এ সময় তাকে ছোট বলা হলে সে ব্যথিত হয় । এ কারণে আপনি তাদের দেখবেন তারা সতীর্থদের সঙ্গে বিদ্যালয়ে যেতে এবং বড়দের মতো মসজিদে গিয়ে সালাত আদায় করতে আগ্রহী থাকে ।
মতিঝিলের ব্যাংকপাড়ায় স্থবিরতা রাজধানীর ব্যস্ততম মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় গতকাল ঢিলেঢালা হরতাল পালিত হয়েছে । ব্যাংকপাড়া বলে খ্যাত মতিঝিল ও দিলকুশা এলাকায় স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় ছিল । তবে ব্যাংকসমূহে স্বাভাবিকের তুলনায় লেনদেন হয়েছে অনেক কম । সকল সরকারি আধা সরকারি ব্যাংকের সামনে পুলিশের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয় । হরতালের সমর্থনে সকাল সাড়ে দশটায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের নেতৃত্বে মিছিলের প্রস্তুতি নেয়ার সময় একটি খাবার হোটেল থেকে পুলিশ শ্রমিক দল নেতা আবুল খায়ের খাজা , ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ারুল হক রয়েল , আসাদুজ্জামান পলাশ , জাকির হোসেনসহ ২০ জনকে আটক করেছে । মতিঝিলের মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক সিকিউরিটিজ অফিসের কর্মকর্তা ওকার উদ্দিন সায়েম বলেন , প্রতিদিন যেখানে হাউজে ৫শ ' থেকে ৬শ ' লোক থাকতো , আজ সেখানে মাত্র একশ ' র মতো ক্লায়েন্ট আছে । লেনদেনের গতি খুবই কম ।
প্রতিবেদন » apecer » ৮ জুলাই , ২০১১ » 14 টি মন্তব্য » 759 বার দেখা হয়েছে
শেয়ার মার্কেট কী জিনিষ ? আমি ঠিক বুঝি না . . . . কেউ যদি বেসিক আইডিয়া দিতে পারতো . . . . . . . ( ডিসক্লেইমার : মরহুম অর্থমন্ত্রী কিবরিয়া আমার কেউ নয় ) মনের মধ্য প্রশ্ন ঘুরঘুর করে : একটা শেয়ারের মূল্য বাড়ে বা কমে কখন . . . . . . এর পেছনের বেসিক কারণ কী ? আমি শেয়ার নিয়ে কিছু বুঝি কি না সেটা শেয়ার করা মুশকিল । আমি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েছিলাম - ঐটাই ঠিকমত বুঝি না আর শেয়ার . . . . . . তবে এখন এই বিষয়ে আগ্রহী অনেক বান্দা আছেন মনে হয় । নিশ্চিতভাবেই অনেকে ভাল বুঝেন । তাই কোন সহৃদয় যদি এটা নিয়ে লিখতেন তবে একটু কৌতুহল মিটতো । এই নিয়ে আমার জানার দৌড়টা এর আগে শেয়ার করি একটু । তাহলে এই অধমকে পরামর্শ দিতে সুবিধা হবে । সহজ সরল ভাবে দেখলে - একটা কম্পানির মূলধন দরকার ধরুন ১০ কোটি টাকা । কিন্তু মালিক / উদ্যোক্তার হাতে আছে ৬ কোটি । বাকি টাকা সে ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারে , অথবা পাবলিকের কাছ থেকে শেয়ার বিক্রি করে নিতে পারে । ধরুন ঐ ৪ কোটি টাকা ১০০ জন লোক প্রত্যেকে ৪ লাখ করে দিল । শেয়ার বিক্রি অর্থ হল এখন ১০ কোটি টাকা মূলধনের ৬ কোটি একজনের - কাজেই কম্পানির মালিকানার ৬০ % মালিক সে । আর বাকী ৪০ % মালিকানা শেয়ার করা হয়েছে । প্রতিজন ৪ লাখ টাকা করে দেয়াতে ঐ ১০০ জনের প্রতিজন ০ . ৪ % করে মালিকানা পাবে । বছর শেষে ঐ কম্পানি ধরি ৫ কোটি টাকা মুনাফা করে , এবং এ থেকে ২ কোটি টাকা ব্যবসা সম্প্রসারনে ব্যয় / পূণর্বিনিয়োগ করলো । তাহলে বাকি ৩ কোটি টাকার মধ্যে মালিক / উদ্যোক্তা পাবে - ১কোটি ৮০ লাখ ( যেহেতু ৬০ % মূলধন তার ) শেয়ার হোল্ডার প্রতিজন পাবে - ১ লাখ ২০ হাজার টাকা করে । ( ১০০ জনে = ১কোটি ২০ লাখ = ৪০ % লাভ ) এখন কেউ যদি তার শেয়ার রাখতে না চায় তবে ঐ লাভ নেয়ার পর ৪ লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার ৪লাখ ৮০ হাজারে বিক্রি করতে পারবে । কারণ এখন ব্যবসার মূল্য ১০ + ২ = ১২ কোটি । কাজেই ১২ কোটি * ০ . ৪ % = ৪ লাখ ৮০ হাজার । আর লভ্যাংশ না নিয়েই বিক্রি করলে দাম পাবে ৬ লাখ । এভাবে ৪ লাখ টাকা ১ বছরে ৬ লাখ হল । কারণ মূল ব্যবসা একই অনুপাতে লাভ করেছে । শেয়ার মার্কেটে যখন মানুষ বিনিয়োগ করে তখন এগুলোর কোন নাম নিশানা আমি দেখিনা । তার মানে ইহা ভিন্ন কোনো জিনিষ । এখানে হু হু করে দাম কেন বাড়ে , হুট করে কমেই বা কেন ? ১০ টাকার ফেসভ্যালুর শেয়ারের মূল্য যখন দেখি ৩০০ টাকা - এর অর্থ আমার বুঝামতে ঐ কোম্পানি যখন শেয়ার ছেড়েছিলো তখনকার তুলনায় ব্যবসা ৩০ গুন বৃদ্ধি পেয়েছে । . . . . . . আসলেই কি তাই ঘটেছে ? ঐ শেয়ারের ক্রেতা কি এই তথ্যের ভিত্তিতেই আরো প্রবৃদ্ধিজনিত লাভের আশায় শেয়ারের মালিক হয় নাকি এর পেছনে অন্য কোনো শক্ত থিওরী আছে ? এ্যাত টাকা বিনিয়োগ যখন করছে তখন নাড়ি নক্ষত্র না জেনে নিশ্চয়ই করেনি . . . . . . সেই নাড়ি নক্ষত্র কী কী - - কোন পুরাতন কেস স্টাডি করে দেয়া যাবে কি ? আমার বুঝা ঠিক কি না জানিনা । তবে এটা ঠিক হলে বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীই হুজুগে চলে - যাদের মূলধন হল লোভ ; বিনা পরিশ্রমে বড়লোক হওয়ার দিবাস্বপ্ন । আর এর সুযোগ নেয় ঘাঘু ঠকবাজরা । লোভ করে নিজের কল্লা জবাই হওয়ার রিস্ক নিয়ে পেতে দিলে সেটা কাটা পড়তেই পারে । এজন্য কার ঘাড়ে দোষ চাপাবেন ? - - - মাইন্ড খাইয়েন না - - পাগলের সুখ মনে মনে - - আমি এইসব ভেবে ও থেকে দুরে থাকার বুঝ নেই মনে মনে । = = আপডেট : আরো কিছু টেক্সট যোগ করি = = বিভিন্ন চিপায় লেকচার শুনে যা জানি তা হল : একটা বস্তুর দাম বাড়ে যখন কোন ভাবে এটাতে ভ্যালু এডিশন হয় । সবচেয়ে বেশি ভ্যালু এডিশন হয় শিল্প কারখানাতে : ১০০ টাকার লোহার টুকরাতে আরো ৪০০ টাকার মেশিন / লেবার খরচ করে সেটা ৫০০০ টাকা মূল্যের বস্তুতে পরিণত হয় । কিংবা ধরুন ৬০ টাকার তুলাতে ৩০ টাকার মেশিন / লেবার খরচ করে ১২০ টাকার সুতা তৈরী হয় । সেই সুতা থেকে কাপড় বা কাপড় থেকে তৈরী পোশাক - - সবই ওরকম । এছাড়াও ভ্যালু এডিশন হয় বিপননে । ৫০০০ টাকার বস্তু এনে সেটার পেছনে আরো ৩০০০ টাকার চমৎকার আলোকসজ্জা , ডিসপ্লে , বিজ্ঞাপন ইত্যাদি দিয়ে ১০০০০ টাকায় বিক্রয় করা হয় । কিংবা ধরুন ১২০ টাকার সুতা ১৫ টাকার পরিবহন , গোডাউন , প্যাকেজিং , ডিসপ্লে ইত্যাদি পার হয়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হয় । মোদ্দা কথা হল , শিল্প কারখানায় ভ্যালু এডিশন হয় বিপননের চেয়ে অনেক বেশি । সেজন্য বিনিয়োগ করতে হলে ঐ খাতে করাই বেশি বুদ্ধিমানের লক্ষণ । কিন্তু আমাদের এখানে শিল্প কারখানা বাদ দিয়ে কয়েকশ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে যমুনা ফিউচার পার্ক টাইপের বিপনন কেন্দ্র বানানো দেখে একজন দুঃখ করে এসব বলেছিলেন আমাকে । আমার প্রশ্ন হল , এসেট ভ্যালুর সাথে শেয়ারের মূল্য যদি সংগতিপূর্ণ না হয় তবে এর ভ্যালু এডিশন হচ্ছে কিসের ভিত্তিতে ? যতদুর বুঝি তাতে - সত্যিকার অর্থে যদি এর ভ্যালু এডিশন না হয় , তাহলে সেটা তাসের ঘরের মত ভেঙ্গে পড়তে বাধ্য । কিছুদিন আগে বিশ্বমন্দা এ ধরণের কিছু শেয়ার কেলেংকারির জন্যই হয়েছিলো । তখন যা ঘটেছিলো তা মেকানিজম ছিল অনেকটা এমন : একজন ১০০ টাকা মূলধনে ব্যবসা করে ৩০ টাকা লাভ করলো - ফলে শেয়ারের মূল্য বাড়লো ৩০ % । আরেকজন নিজের ৫০ টাকা মূলধনের সাথে আরো ৫০ টাকা লোন নিয়ে ১০০ টাকার মূলধন বানিয়ে সেটা দিয়ে ব্যবসা করে সে - ও ৩০ টাকা লাভ করলো । কিন্তু হিসাবে দেখালো - আমার ৫০ টাকা মূলধন কিন্তু লাভ ৩০ টাকা . . . . অর্থাৎ শেয়ারের মূল্য ৬০ % বৃদ্ধি পেল - যেটা আসলে ঠিক নয় ( কারণ তারও ব্যবসায় প্রবৃদ্ধি আসলে ৩০ % ) । ব্যবসার জন্য লোনগুলোতে অনেক জায়গাতেই প্রথম কয়েক বছর সুদ দেয়া লাগে না - তাই এর সুযোগ নিয়েছিল কেউ কেউ । ফলে কী হল ? যে শেয়ারের আসল ভ্যালু এডিশন ৩০ % সেটা ম্যানিপুলেট করে ৬০ % এ কেনা বেচা হচ্ছে - - - - - - এভাবে কতদিন আর ধামাচাপা দেয়া যায় ? এক সময় না এক সময় আসল থলের বেড়াল বের হয়ে পড়ে , আর এর আগেই আসল খেলোয়ারগণ নিজের শেয়ারগুলো বিক্রয় করে দেয় । ফলে সাধারণ বিনিয়োককারীর অবস্থা হয় কৃষিকাজ বাদ দিয়ে বেশি দামে বানর কিনে বসে থাকা মানুষের সেই গল্পের মত । আসল জায়গায় ভ্যালু এডিশন না হয়ে যদি দাম বাড়ে তাহলে সেই অতিরিক্ত টাকা কারো না কারো পকেট থেকেই যাবে ।
লেখক বলেছেন : আচ্ছা আমি ফ্রি আছি আপনি বলেন কোন বিষয়ে আগাতে পারছেন নাহ ? আপনি লেআউট পছন্দ করেছেন ?
বরিশাল , ২৪ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বরিশাল জেলা বিএনপি ' র অনুমোদিত কমিটি প্রত্যাখ্যান করে বৃহস্পতিবার রাতে নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিদ্রোহী গ্রুপ । কমিটি স্থগিত করা না হলে রাজপথে আন্দোলন করারও ঘোষণা . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
প্রজন্ম ফোরাম » দৈনন্দিন » স্বাস্থ্য » প্রচন্ড পিঠে ব্যথা
পুনশ্চঃ তোমাদের কথা গুলো ও শেয়ার করবে কেমন । ।
পোস্ট করা হয়েছে : শুক্র নভেম্বর ০২ , ২০০৭ ৩ : ২৪ পূর্বাহ্ন
এর আগে ঢাবি , জাবি , জবিসহ অনেক শিক্ষাঙ্গনেই ছাত্রলীগের একশ্রেণীর নেতা ও ক্যাডার ব্যাপক টেন্ডারবাজি , চাঁদাবাজির দায়ে অভিযুক্ত হয়েছে । একপর্যায়ে এদের কর্মকাণ্ড এতটাই মাত্রা ছাড়িয়ে যায় যে , স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বিরক্ত হয়ে সাংগঠনিক সম্পর্ক ছিন্ন করেন ছাত্রলীগের সঙ্গে । মূল দলের সাধারণ সম্পাদক বারবার হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন এসব কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে । তাতেও টেন্ডারবাজি - চাঁদাবাজি কখনোই বন্ধ থাকেনি । প্রায় প্রতিদিন দেশের কোথাও না কোথাও তা ঘটছেই । অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় , টেন্ডারবাজির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার কিছু লোক জড়িত । দিনাজপুরের টেন্ডার নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রথম সারির কয়েকজন ঠিকাদার পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন , এ ব্যাপারে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীসহ জেলা আওয়ামী লীগের দুই নেতা দায়ী । ফলে তখন পুলিশের আইজি টেন্ডারবাজি নিয়ে উত্কণ্ঠা প্রকাশ করেন । তিনি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছিলেন , যেসব এলাকায় টেন্ডারবাজি ঘটছে , সেসব স্থানে পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট এসপি ও ওসির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে । অভিযোগ রয়েছে , সরকারি দলের ক্যাডারদের ব্যাপারে শক্তভাবে কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় টেন্ডাবাজদের ব্যাপারে পুলিশও কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি ।
কুতুবদিয়ার ৪০ আওয়ামীলীগ , যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
যা বোঝার বুঝে নিয়েছিল সে । কোনোদিন বাড়ি ফিরে যায়নি । ঢাকায় এসে ২০০৪ - এর শেষের দিকে দেহপসারিণী হিসেবে জীবন সংগ্রাম শুরু করেছিল । এখনো চলছে । সর্বোচ্চ ১০ জনের দ্বারাও ধর্ষিত হয়েছিল একবার । প্রায়ই কোনো পারিশ্রমিক পায় না ওরা । সাধারণত ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত পায় প্রতি রাতে । আবার মাঝে মাঝে কন্ট্রাক্ট করে গিয়েও সারারাত ধর্ষিত হয়ে সকালে ফিরতে হয় শূন্য হাতে । আমাদের করা বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলে সে । আমি সবচেয়ে আশ্চর্য ও ব্যথিত হয়েছি , যখন আমি এই লেখাটি লেখা শুরু করেছি । আমার এক বন্ধু লেখার বিষয়টি দেখে আমাকে খুব উৎকণ্ঠা ভরে বললো , ' তুই শেষ পর্যন্ত এসব নোংরা বিষয় নিয়ে লিখতেছিস ' ? আমার বন্ধুর কথা বলার ভাবটা এরকম ছিল , যেন এই যৌনকর্মীদের নিয়ে আলোচনা করাই মহাপাপ । ওরা যেন সমাজের উচ্ছিষ্ট , ওরা মানুষ নয় , ওরা পতিতা । আমার বন্ধুকে আমি দোষ দেই না । কারণ এ ধরনের মানসিকতা আমাদের সমাজই ওকে তৈরি করে দিয়েছিল । এটাতো অত্যন্ত ছোট ব্যাপার ।
( এই লেখাটি পড়েছেন : ২৬৯ জন )
হাসান বলেছেন : ইসলাম স্বভাব ধর্ম । অস্বাভাবিক কোন কিছুই এতে নেই । কেউ ইসলামের নামে অস্বাভাবিক কিছু বৈধ করতে চাইলে বুঝতে হবে সেটা আমাদের বুঝার ভুল ।
লেখক বলেছেন : বাহ্ । সুন্দর বলেছেন । কখন যে এই মন্তব্যটুকু রেখে গেছেন আমার নজরে আসেনি । ইতোমধ্যে আমি নতুন কবিতা ছেড়েছি বলেই আপনার মন্তব্য পূর্বের কবিতায় খেয়াল করিনি । ভালোই বলেছেন । আমরা কী এর ভেতর থেকে বেরিয়ে আসতে পারবো না ? এটা হলো মানুষের সীমাবদ্ধতা । আবার আসুন কথা হবে । ।
পরিবারে সবার ছোট আর বয়সেও একদমই বাচ্চা বলে বাকি সবার থেকে শুধু বুদ্ধিতেই এগিয়ে ছিলো মাটিল্ডা । আর কোন শক্তি তো তার ছিলো না । তবে মাথাভর্তি গিজগিজ করা নির্ভেজাল বুদ্ধি আর নিখুঁত সব ফন্দী দিয়ে সবার মাথার ওপর ছড়ি ঘোরানো তার জন্য খুব একটা কঠিন কিছুও ছিলো না । কিন্তু এতো বুদ্ধি থাকলেও এই কথাটা তো সত্যি যে মাটিল্ডা মাত্রই পাঁচ বছরের একটা পিচ্চি মেয়ে । আর এতোটুকু মেয়েকে বাসায় যে যা হুকুম দেয় তাকে তাই করতে হয় - সেই হুকুমটা যতোই গবেটীয় মার্কা হোক না কেন ! সেই ধারাতেই মাটিল্ডাকে টিভি নামের অহেতুক বাক্সটার সামনে বসেই প্লাস্টিকের প্যাকেট থেকে দোকানের খাবার দিয়ে রাতের খাওয়া সারতে হতো প্রতিদিন । তাকে প্রতিটা দুপুর আর বিকেল একা একা বাসায় কাটাতে হতো । আর যখনি তাকে চুপ করতে বলা হতো , তাকে চুপ করেও থাকতো হতো ।
এই সিরিজে প্রকাশ করা হবে Penn & Teller জুটির উপস্থাপিত ব্যাশিং টিভি - সিরিজ " বুলশিট " - এর কিছু পর্ব । একেকটি তিরিশ মিনিটের । আজকের ধোলাইয়ের বিষয়বস্তু - বাইবেল ।
সূর্য রশ্মি বলেছেন : এই ধরণের পোস্টও দেয়া যাবেনা কারন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই । ভাই ' যুদ্ধাপরাধী ' কথাটা আমরা এখন বন্ধুমহলে ফাইজলামী হিসাবে ব্যবহার করি ।
" যদি আমরা বলি অল্প বয়সী সঙ্গীত শিল্পীদের কথা , তবে তাঁদের দরকার সব সময়েই সাহায্যের - কারণ আমরা কিছু নিজেরাই যদি করতে পেরেও থাকি , তা স্বত্ত্বেও আমরা এখনও শিল্পের পথের শুধু শুরুতেই রয়েছি . আর এখানে খুবই প্রয়োজনীয় হয় জানা যে , তোমার শিল্প ক্ষেত্রে উত্কর্ষ লক্ষ্য করা হয়েছে ও রাষ্ট্রীয় স্তরে তার মূল্যও দেওয়া হয়েছে . এটা একেবারে অন্য রকমের নিজস্ব অনুভূতি জাগায় , আর অবশ্যই এক সেকেন্ডের জন্যও তার মানকে নীচু করতে দেয় না . আর আমি খুবই আশা করবো যে , এই পুরস্কার সবচেয়ে প্রধান যা নিয়ে আসবে , তা হল অনেক বেশী পরিমানে মানুষের চাহিদা " .
ধর্মকারী থেকে প্রকাশিত প্রথম কুফরী কিতাব : হজরত মহাউন্মাদ ও কোরান - হাদিস রঙ্গ
বাংলাদেশের প্রতিটি সরকারই অলস , সীমাহীন লোভী , অপ্রগতিশীল , বাটপার , চোর , বেহায়া , লুটেরা , slow - learner , self - destructive , unproductive . সরকারের unproductivity বা ' ধ্বজভঙ্গতাই ' গত উনচল্লিশ বছর ধরে অকর্মন্য , আইনের প্রতি অশ্রদ্ধাশীল , বেকুব জনতা পয়দা করেছে । আমাদের জনতার শ্লীলতা বিবর্জিত ( অশ্লীল ) একটা কাজও , প্রণব , আপনার চোখে পড়েনি ? !
লেখক বলেছেন : আপনার বক্তব্য পড়লাম , আপনি যে প্রশ্ন তুলেছেন তা উপরের পোষ্ট মনোযোগ দিয়ে পড়লেই যে কেউ উত্তর পেয়ে যাবে । যাই হোক , আবার দেখুন ১ . এ সর্ম্পকে আপনার প্রথম প্রশ্নের জবাবে যা বলেছি তাই যথেষ্ট ২ . বলেছেন , আউল কার প্রবর্তিত , আল্লাহর না মানুষের । সেই পুরনো প্রশ্ন । এ প্রশ্নের মাধ্যমে আপনার একটা চারিত্রিক দিক বোঝা যায় । একটা টপিক নিয়ে যতই আলোচনা হোক ভাঙা রেকর্ডের মত আপনার প্রশ্নে আবার ফিরে আসে । শুধুমাত্র এই প্রশ্নের জন্য আমার পোষ্টের ১ নং প্রশ্নটা উত্থাপন করেছিলাম । সোজা কথায় শরীয়তের আইনে ইজমা , কিয়াসের মাধ্যমে বিধান তৈরি হতে পারে । ৩ . প্রথমত নিজের ভুল ঢাকতে আপনার বলার স্টাইলকে দোষ দিয়েছেন । পরে তাকে কাউন্টার দেয়ার আলী রা . এর শাসনামল নিয়ে এসেছেন । আপনার অবগতির জন্য জানাই ওমর রা . এর সময় যখন তিনি খুৎবা দিচ্ছিলেন তখন একজন প্রথম আউল জনিত সমস্যা জানতে চায় । সে সময় সমাবেশে উপস্থিত আলী রা . দাড়িয়ে এই সমাধান দেন , প্রথমে তার সমাধান পুরো সঠিক ছিল না , পরে সবাই আলোচনা করে আউল আইন ঠিক করা হয় । এই ঘটনাকে মিম্বরিয়া বলে । ( মুসলিম আইন , প্রথম খন্ড , এম হাবিবুর রহমান , সহযোগী অধ্যাপক ও সভাপতি , আইন বিভাগ , রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ) তারপর সেসময়ই এ সমাধান পর্যালোচনা করে একে আইনের অন্তর্ভুক্ত করা হয় । যা কিয়াসের অন্তর্ভুক্ত । ৪ . আবার দেখুন - আউল নীতি : আউল শব্দের আভিধানিক অর্থ বৃদ্ধি হওয়া । শরীয়তের নিয়মানুযায়ী যাবিল ফুরুজ বা অংশীদারদের অংশ প্রদানের পর তাদের অংশাবলীর যোগফল যদি মূল সম্পদ হতে বেড়ে যায় বা ১ এর চেয়ে বেশি হয় তাহলে যে নিয়মে তা সমাধান করা হয় সেটাই আউল । কোরআন শরীফে অংশীদারদের যে তালিকা রয়েছে তাদের বিভিন্ন বিন্যাস ও সমাবেশে কখনো কখনো তা ১ এর চেয়ে বেশি হওয়াটা গাণিতিক ভাবে ও অনুপাত ভিত্তিক বন্টনে যদিও সেটা অত্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাপার কিন্তু এ বিন্যাস খুব সহজলভ্য নয় , তাই হাদীসে এ পরিস্থিতির উদাহরণ নেই , তবে চার খলিফা আমলে এটি আলোচিত হয় ও পরবর্তীতে শরীয়তের ৩য় উৎস কিয়াসের মাধ্যমে ইসলামী আইন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় । রদ্দ নীতি : রদ্দ এর আভিধানিক অর্থ প্রত্যাবর্তন করা । এটি আউলের বিপরীত নিয়ম । শরীয়তের নিয়মানুযায়ী যাবিল ফুরুজ বা অংশীদারদের অংশ প্রদানের পর তাদের অংশাবলীর যোগফল যদি ১ এর চেয়ে কম হয় এবং মৃত ব্যক্তির কোন আসাবা না থাকে তাহলে অবশিষ্ট সম্পত্তি স্বামী স্ত্রী ব্যতিত অন্যান্য অংশীদারদের কাছে পুনরায় প্রত্যাবর্তন করা হয় । তিনটি উদাহরণ : ক . জলিল সাহেব মৃত্যুকালে পিতা ও এক কন্যা রেখে গেল প্রথমত , কন্যা পাবে ১ / ২ অংশ পিতা পাবে ১ / ৬ এখানে , ১ / ২ + ১ / ৬ = ৪ / ৬ , সুতারাং আসাবা বা অবশিষ্টাংশ = ১ - ৪ / ৬ = ২ / ৬ দ্বিতীয়ত , ১ ( খ ) অনুযায়ী , পিতা এই আসাবা পাবে । তাহলে মোট পিতার অংশ = ১ / ৬ + ২ / ৬ = ৩ / ৬ = ১ / ২ ও কন্যার অংশ = ১ / ২ খ . কামাল সাহেব ১ কন্যা ও মা রেখে মারা গেলেন । প্রথমত , কন্যা পাবে ১ / ২ মা পাবে ১ / ৬ মোট ১ / ২ + ১ / ৬ = ৩ / ৬ + ১ / ৬ = ৪ / ৬ দ্বিতীয়ত , রদ্দনীতি প্রয়োগ করে পাই - ৩ / ৪ + ১ / ৪ = ৪ / ৪ = ১ তাহলে , কন্যা ৩ / ৪ ও মা ১ / ৪ অংশ পাবে । গ . আনিস সাহেব মৃত্যুকালে স্ত্রী , ২ সহোদর বোন ও ২ জন মায়ের পরে সৎ বোন রেখে গেল । প্রথমত , এখানে স্ত্রী পায় ১ / ৪ সহোদর বোনদ্বয় ২ / ৩ সৎ বোনদ্বয় ১ / ৩ মোট = ১ / ৪ + ২ / ৩ + ১ / ৩ = ৩ / ১২ + ৮ / ১২ + ৪ / ১২ = ১৫ / ১২ দ্বিতীয়ত , ১এর বেশি হওয়ায় আউল অবলম্বন করে হরকে ১৫ করে পাই , ৩ / ১৫ + ৮ / ১৫ + ৪ / ১৫ = ১৫ / ১৫ = ১ তাহলে স্ত্রী ৩ / ১৫ , বোনদ্বয় ৮ / ১৫ ও সৎ বোনদ্বয় ৪ / ১৫ অংশ পাবে । উদাহরণ তিনটিতে দেখা যায় প্রথম ২টি উদাহরনে অংশ বৃদ্ধি পায় , দ্বিতীয়টিতে অংশ কিছুটা হ্রাস পায় । এখন ১ম নিয়মটি সাধারন ভাবে আসাবা বা অবশিষ্টাংশভোগী নিয়মে করা হয়েছে , ২য় টি রদ্দ ও ৩য়টিতে আউল নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে । দেখা যাচ্ছে কুরআনে বর্ণিত অংশ প্রাপ্ত হবার পর সে অংশ দ্বিতীয় ধাপে বাড়তে বা কমতে পারে , আর সেটা মোটেও কোরআনের পরিপন্থি নয় । কোরআনে এ সংক্রান্ত আয়াতগুলোতে দেখা যায় কয়েকজনের অনুপাত উল্লেখ করা হয় নি , যেমন পুত্র , ভাই , চাচা ইত্যাদি । এখন কেউ যদি বলে এদের উল্লেখ নেই , তাহলে এদের ভাগ দেয়া হলে কুরআনের বিরুদ্ধে যাবে , তাহলে তা অবান্তর মন্তব্য হবে । আসলে কোরআনে উল্লেখিত অংশ দেবার পর যা বাকি থাকবে সেখান থেকে তাদের অংশ নির্ধারিত হয় । আবার কখনো নিদির্ষ্ট অংশভোগীরাও তা পেতে পারে ( যেমন - উদা ১ ) , রদ্দ নীতিতেও বেশি পেয়ে থাকে । তাই নির্ধারিত অংশের বেশি পাওয়া ইসলামী আইনের পরিপন্থি নয় । অধিকাংশ প্রশ্নে আমি দেখেছি আউল নীতি নিয়ে যত প্রশ্ন অথচ বেশি পাওয়ার ক্ষেত্রে কোন প্রশ্ন নেই । কিন্তু গণিতের দৃষ্টিতে বলা যায় , বৃদ্ধি ধনাত্মক বা ঋণাত্মক দুইই হতে পারে আর আউল নীতিতে এই বেশি পাওয়া নীতি বা রদ্দ নীতির বিপরীত হয় , খুব স্বাভাবিক ভাবেই তা হয় । ইসলামে উত্তরাধীকারি আইনে আউল ও রদ্দ নীতিতে পরস্পরের সম্পদের অনুপাত ঠিক রাখা হয় , তাই এভাবে বন্টন গাণিতিক ভাবে অত্যন্ত গ্রহনযোগ্য ও বৈজ্ঞানিক । যেমন ২ নং উদাহরণে প্রথমত অনুপাত থাকে , কন্যা : মা = ৩ / ৬ : ১ / ৬ = ৩ : ১ রদ্দ নীতি প্রয়োগের পর এ অনুপাত , কন্যা : মা = ৩ / ৪ : ১ / ৪ = ৩ : ১ ৩নং উদাহরণের আউল নীতিতেও ৩ : ৮ : ৪ অনুপাত ঠিক থাকে । ( পোষ্টের অংশই আবার তুলে দিলাম , যেহেতু ঘুরে ফিরে একই প্রশ্ন করছেন তাই আমি একই উত্তর দিলাম ) ৫ . বলেছেন - সেরকম তো যেকেউই দাবি করতে পারে - ১৬ / ২৯ : ১৬ / ২৯ এর অনুপাতও কিন্তু একই থাকে । ভালো কথা , কিন্তু এতক্ষন কি বললাম , আর আপনি কি বললেন । আউল , রদ্দ আইন তো কন্ডিশনাল নিয়ম , আইনে যেমন অধ্যাদেশ থাকে । সবক্ষেত্রে তা হবে কেন ? আর এই সমাধান যে কতটা যৌক্তিক তা ফ্রি মাইন্ড িনয়ে একটু দেখলেই বুঝবেন । ধরুন আমার কোন সম্পত্তির ১ / ৩ ভাগ পাওয়ার কথা , ২য় জনের পাওয়ার কথা ২ / ৩ এবং তৃতীয় জনের পাওয়ার কথা ১ / ৩ । এখন দেখা যাবে মোট সম্পত্তির চে তা বেশি হয়ে যাচ্ছে , সেক্ষেত্রে সহজেই আউলের মত নিয়ম দিয়ে তা সমাধান করে দেয়া যায় । সেক্ষেত্রে যে দুজনের ১ / ৩ করে পাওয়ার কথা তারা সমান অংশই পাচ্ছে , তাই আপত্তির জায়গা থাকছে না , যার ২ / ৩ পাওয়ার কথা সেও নির্দিষ্ট অনুপাতে বেশি পাওয়ায় তারও আপত্তি থাকছে না । প্রশ্নকরতে পারেন , এরকম অনুপাত হবে কেন যা কথনো একর চেেয় বেশি হয় । আসলে ক্লাস এইটের ভাগ বাটোয়ারা টাইপ হিসাব চিন্তা করলে তা মনে হতেই পারে । আসলে প্রাপক যখন নিদির্ষ্ট সংখ্যক থাকে তখন তা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না । কিন্তু ইসলামী আইনে প্রাপক নির্দিষ্ট সংখ্যক থাকে না , পারমুটেশন , কম্বিনেশন করে তা অনেক বাড়তে পারে , তখন খুব সাধারণ ভাবেই ১ এর চেয়ে তা বেড়ে যায় । ৬ . উদাহরণ দিয়েছেণ - একলোক তার সঞ্চিত ৯০ , ০০০ টাকা তার তিন বন্ধুকে ( ক , খ , গ ) দেয়ার জন্য একটা উইল করে বিদেশে চলে গেল । উইলটি করলো এরকম : ক পাবে = ২০ , ০০০টাকা খ পাবে = ৩০ , ০০০ টাকা গ পাবে = ৫০ , ০০০ টাকা পরে টাকা ভাগ বাটোয়ারা করতে দেখা গেলো - ১০ , ০০০ টাকা কম পড়েছে । এক্ষেত্রে কি বলা যাবে না যে - লোকটি ভুল হিসাব করেছেন ? এর উত্তর আগের পয়েন্টে কিছুটা দিয়েছি , আবার একটু বলি । আপনার উদাহরনের সাথে ইসলামি আইনের সর্ম্পক নেই । প্রথমত , আপনি বলেছেন ক পাবে একটা নিদির্ষ্ট অ্যামাউন্ট , এরকম নির্দিষ্ট অ্যামাউন্টের উদাহরণ দেয়া হলে তা শুধু অন্যদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা । কারন ইসলামী আইনে শুধুই অনুপাত নিয়ে আলোচনা করে । দ্বিতীয়ত , এখানে নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রাপক আছে , ইসলামী আইনে নিদির্ষ্ট সংখ্যক প্রাপকের বিবেচনায় প্রণীত হয়নি । এটা সার্বজনিন ।
আপনাদের পাঠানো লেখা থেকে বাছাইকৃত কিছু লেখা নিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে পাঠকবন্ধু ' র এই সংখ্যা । এই বিশেষ আয়োজনে ঠাঁই পেয়েছে ভিন্নধর্মী কিছু লেখা । যা আপনাদের অন্যরকম স্বাদ দেবে বলে আমাদের বিশ্বাস । আমাদের এবারের বিষয় হচ্ছে ক্রিকেট খেলার অনুভূতি আপনার জীবনে প্রথম ক্রিকেট খেলার অনুভূতি নিয়ে ২০০ শব্দের ভেতরে লিখে পাঠান । লেখা পাঠানোর শেষ সময় ২৫ মার্চ ২০১১ । এখন থেকে চালু হবে আরো কিছু নতুন বিভাগ । এই বিভাগগুলোতে আপনার জীবনে ঘটে যাওয়া বিস্ময়কর , মজাদার , বিব্রতকর , ভৌতিক ইত্যাদি নানা অভিজ্ঞতার কথা ২০০ শব্দে লিখে পাঠান আমাদেরকে । লেখা পাঠানোর ঠিকানা : বিভাগীয় সম্পাদক , পাঠকবন্ধু , দৈনিক ইত্তেফাক ৪০ , কারওয়ান বাজার , ঢাকা - ১২১৫ । অবশ্যই প্রত্যেকটি লেখার শেষে আপনার পূর্ণ নাম ও ঠিকানা লিখে পাঠাতে হবে । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুকদেরও তা উল্লেখ করতে হবে । প্রতিটি লেখার একটি শিরোনাম দিতে হবে । স্পষ্টাক্ষরে কাগজের এক পিঠে লিখবেন এবং কখনোই কাগজের উল্টোপিঠে লিখবেন না । নাম ঠিকানা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করবেন । পূর্ণ পৃষ্ঠায় লিখে খামের উপর অবশ্যই বিভাগের নামটি লিখুন । প্রথম প্রেমের মতো এমন সুখের প্রেম যেন খাঁটি মধুর মতো । ইচ্ছে করে এই হাসিটা ফ্রেমে বেঁধে রাখি , ইচ্ছে করে এই প্রেমটা অঙ্গে আমি মাখি । এইচ এস সরোয়ারদী মশীপুর , শাহজাদপুর , সিরাজগঞ্জ । দেখছে খেলা , বাড়ছে চাপ । বলবান সব দলগুলো করছে খেলা বেশ ভালো মাঠ ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়ে ভালো খেলার সেই উত্তাপ । বাংলার সব নওজোয়ান হও না জোরে আগুয়ান , ভালো খেলা দিয়ে তোমরা নাও কেড়ে নাও বিশ্বকাপ । মো . জিল্লুর রহমান ( বিএম ) নাসিরনগর সদর , ব্রাহ্মণবাড়িয়া ।
লেখক বলেছেন : ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য । আমারো তাই অভিমত , এটা মুল মিডিয়াতে আসা দরকার
আমাদের শুধু্ই মুখ বুঝে সহ্য করতে হবে । এই ভারতে জন্য আমাদের হর্তা কর্তারা কতো গর্ব বোধ করে । ওদেরকে কতো মূল্যায়ন করে । আফসোস কোন জবাব নেই
চমৎকার বিষয় তুলে এনেছেন , আমার যখন খুব মন খারাপ থাকে তখন হাসির জন্য টিভির বিজ্ঞাপন দেখি এর মন নির্মল আনন্দ আর কিছুতে নাই । চিন্তা করি ফেয়ার এন্ড লাভলী চর্ম পরিস্কার করে কিন্তু ফেয়ার এন্ড লাভলী কিসে পরিস্কার হইবে । আসলে যাদের দিয়ে ভুত ছাড়াবেন তাদের ধরছে ভুতে । এই অবস্থা থেকে পরিত্রান পাবার উপায় আছে কিনা জানি না । মনেকরি কঠিন আইন এর সাথে চাই সচেতনতা ।
অবশ্য যে কেহই এই হিসাবের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন । কারণ বিবেচনাসমূহ সবগুলোর গুরুত্ব সমান না হওয়ারই কথা । এই সমস্যা দূর করার জন্য প্রত্যেকটি বিবেচনার জন্য একটা করে আপেক্ষিক গুরুত্ব যদি দেয়া যায় তাহলে সেগুলো দিয়ে ভারযুক্ত পছন্দ হিসাব করাটা বেশি যুক্তিযুক্ত হবে । আপেক্ষিক গুরুত্ব দিলে পছন্দের হিসাবটা হবে এরকম :
অফটপিক : আরাফাত ভাই , আপনাকে অনেক দিন ফোরামে পাই নাই , কেন ?
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : ভারত লুলদের জন্য কত বড় স্বর্গরাজ্য সেটা আইপিএলের মাধ্যমে কিংবা গ্যাব্রিয়েলার মাধ্যমে বোঝা যায় ।
ওম শান্তি ! এখন থেকে বৃষ্টি পড়লেই আগ - পিছ না ভেবে ঝাপায়ে ভিজতে হবে !
মন্তব্য ডিলিট করার কোন উপায় নাই ? কেউ গাইল দিলে তো বিপদে পড়ুম । মান ইজ্জতের সাওয়াল ।
পুলিশ যাকে ইচ্ছা তাকেই বিভিন্ন মামলায় শ্যোন এরেস্ট দেখাচ্ছে এবং রিমান্ড চাইছে । আদালতও ঢালাওভাবে রিমান্ড মঞ্জুর করে চলেছেন । ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৭ ধারায় রিমান্ড আবেদন একটি নির্যাতনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ।
টিভি ও মঞ্চাভিনেত্রী রুনা খান গত ৩ এপ্রিল শুক্রবার বিকেল ৫ টায় ধানমন্ডি ১৫ নম্বর রোডের একটি কাজী অফিসে বিয়ে করেছেন । বর এষান ওয়াহিদ । বিয়ের খব . . .
আমার কাছ বেশ লাগলো কেন না আমার চরিত্রের সাথে মিলে যাওয়াতে + দিলাম , বিবেকের তারনায় ।
এদিকে , রাজশাহী জেলার নয় উপজেলার মধ্যে বাঘা উপজেলার দুই ইউপি নির্বাচনে দুইটিতেই চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন । চারঘাট উপজেলার ছয় ইউপি নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী তিনটি ও আ ' লীগ সমর্থিত প্রার্থী তিনটিতে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন ।
চমৎকার রসালো লেখাটি পড়ে যে সুখানুভূতি পেলাম , তার জন্য লেখককে জানাই ধন্যবাদ ।
লেখক বলেছেন : ভ্রাতঃ অবস্থা অনুধাবন করিয়া শংকাগ্রস্ত হইলাম । এক বালিকার ( অ ) কল্যাণে আমার দোদুল্যমনতা , এক ভ্রাতের দাঁত এবং অন্য এক ভ্রাতের পেট নামক অংশের ক্ষতিসাধন . . . বালিকারা ব্যাপক বিধবংশী . . .
২৪ " মনিটরের জন্য কিন্তু ভাল গ্রাফিক্স কার্ডও লাগবে ।
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে উপ - প্রেস সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত মো . নকীব উদ্দীন আহমেদকে প্রত্যাহার করা হয়েছে । আজ বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয় । নকীব উদ্দীন আহমেদের আবেদনের প্রেক্ষিতে তার সঙ্গে সরকারের সম্পাদিত চুক্তিপত্রের অনুচ্ছেদ - ৪ অনুসারে তাকে প্রত্যাহার করা হয় । তার এ প্রত্যাহার আদেশ আগামী ১৫ জুলাই থেকে কার্যকর হবে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমএইচ / এআই / ১১ . ০০ঘ )
৩৫১ বার পঠিত | ৫১ টি মন্তব্য | রেটিং + ৪ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
০০ মন কে শক্ত করুন । যে ভুল একবার হয়েছে তা যেন দ্বিতীয়বার আর না হয় । হুট করে একাকিত্ব মুছতে কোনো সম্পর্কে জড়াবেন না । সে বন্ধুই হোক বা প্রেম । যথেষ্ট সময় নিন সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ।
অধিকারের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয় , জানুয়ারি মাসে ২৬ নারী ও মেয়েশিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছেন । এদের মধ্যে ১৪ নারী এবং ১২ মেয়েশিশু । ওই ১৪ নারীর মধ্যে ৯ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে এবং ১০ জন গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন । ১২ মেয়েশিশুর মধ্যে ১ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা এবং ৪ জন গণধর্ষণ হয়েছে । ধর্ষণের কারণে ১ নারী আত্মহত্যা করেছেন ।
ঢাকা - সংযোগ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সুমনের গানে আমাদের খুব চেনাজানা কিছু চরিত্র যোগ হয়েছেন , সুফিয়া কামাল থেকে আজম খান ; আখতারুজ্জামান ইলিয়াস থেকে আসাদুজ্জামান নূর , রোখসানা আফরিন । এমনকি বঙ্গবন্ধুও । বাংলাভাষা , বাহান্ন আর একুশের গানে এসেছেন সালাম - বরকত । এভাবে রাজনীতি বা বিপ্লব সংশ্লিষ্ট চরিত্ররা সুমনের গানে এসেছেন ; " আমাদের জন্য " গানে আছেন লেনিন - বিনয় - বাদল - দীনেশ । এখানে বলে রাখা উচিত , বিপ্লবের গল্প নিয়ে সবচেয়ে মর্ম নিংড়ানো গানটি নিশ্চিতভাবেই আমরা শুনি লতা মঙ্গেশকরের কণ্ঠে , ক্ষুদিরামের বয়ানেঃ একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি আমি হাসি হাসি পরব ফাঁসি দেখবে ভারতবাসী ।
রেইনফরেস্ট মোট জীব প্রজাতির এক বিপুল বিশাল এবং অত্যাবশ্যকীর অংশ । তবে আশংকার ব্যাপার হচ্ছে , প্রতি মুহূর্তে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর বিভিন্ন রেইনফরেস্ট । এভাবে গত ৫০ বছরে প্রায় অর্ধেক রেইনফরেস্ট উজার হয়ে গেছে । বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম / শাকিল ফারুক / এবি / এমআইআর / ২৪ সেপ্টেম্বর
পবিত্র শবে বরাতের ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মাঝে সৌহার্দ্যের নমুনা স্বরূপ পড়শি ও অতিথি আপ্যায়ন করা হয় নানারকম মুখরোচক খাবারের মাধ্যমে । পবিত্র এই দিনটিতে ঐতিহ্যে পরিণত হওয়া এমনই ৪ পদের রেসিপি দিয়েছেন বিশিষ্ট রন্ধনশিল্পী আলীয়া ওহাব
লেখক বলেছেন : যত ইচ্ছা লাপাইতে থাক । তোর মত ঝগড়াটনির লগে আমি ঝগড়ামু না
সচেতনতা মূলক পোস্টগুলো রিমুভ না করাই শ্রেয় … … … … … এ পোস্ট গুলো দেখে অন্যান্য ইউজাররা সমস্যাগুলো জানাতে উৎসাহিত হবে
তার চেয়ে বেশী বিশ্বস্ত দুনিয়ায় আর কেউ হতে পারে না , কারণ সে কারুর আমানত বিনষ্ট করে না , ন্যায়ের পথ থেকে মুখ ফিরায় না । প্রতিশ্রুতি পালন করে এবং আচরণের সততা প্রদর্শন করে , আর কেউ দেখুক আর না দেখুক আল্লাহ তো সবকিছুই দেখছেন , এ ধারণা নিয়ে সে সবকিছুই করে যাচ্ছে ঈমানদারীর সাথে । এমন লোকের বিশ্বস্ততা সম্পর্কে কে প্রশ্ন তুলবে , কে তার উপর ভরসা না করবে ?
বিতর্কিত ব্লগার বলেছেন : আহা কত পড়তাম । সব আজ স্মৃতি ।
অ্যাডভকেট মাহমুদুল হাসান শামীম এর সভাপতিত্তে প্রধান অতিথি ছিলেন জেদ্দা আওয়ামী পরিষদের সভাপতি হাজী আঃ রহিম বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউসুফ মাহমুদ ফরায়েজি । প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেদ্দা মহানগর যুবলীগের সিনিয়র সভাপতি হোসেন মোঃ নাহিদ । বক্তারা জেদ্দা আওয়ামী লীগের নেতাদের উদ্দ্যেশ্যে বলেন শেখ হাসিনার ভিশন ২০২১ বাস্তবায়ন করার জন্য নিজেদের মধ্যে কাদা ছুড়াছুরি না করে সবাইকে একযোগে কাজ করার মাধ্যমে সৌদী প্রবাসীদের সমস্যা সমাধানে কার্যকর ভূমিকা রাখার অ্যাঁহবান জানান ।
আমার ধারণা সবাই গরুর মূত্র সংগ্রহের জন্য পাত্র নিয়ে অধীর আগ্রহে গরুর পশ্চাতদেশের দিকে তাঁকিয়ে থাকে . . . . . . . । বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের কারণে গো - মুত্রের একটা বাণিজ্যিক মূল্য আছে নিঃশ্চয় ! ! !
উল্লেখ্য ফুলবাড়ী - বড়পুকুরিয়ায় উন্মুক্ত খনন পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলন বন্ধ করা , আমন ফসল চাষে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ প্রদান , এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার এবং ফুলবাড়ী ৬ দফা সমঝোতা চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে গত ২ মে সকাল ১০ টা থেকে ৪৮ ঘন্টার এই অবরোধের ডাক দেয়া হয় । এবং বলা হয় ৪৮ ঘন্টার মধ্যে এই দাবিসমূহ না মেনে নেয়া হলে অনির্দিষ্ট কালের জন্য অবরোধ ডাকা হবে ।
বাচ্চাকাচ্চার ভবিষ্যত নিয়ে এইসব উদ্বিগ্ন কথোপকথন কিছুক্ষন শুনলে আপনার মনে হবে দেশে আর যত সমস্যা আছে সব নস্যি । শিশুদের বিদ্যাসাগর বানাবার উপর কোন কথা নাই । এইসব মায়েরা সাধারনতঃ বাচ্চাদের ইংরেজী স্কুল ছাড়া অন্য কোথাও পড়ানোর কথা ভাবতে পারেন না । অন্য জ্ঞান যাই হোক , বাচ্চার কচি মুখ দিয়ে যদি ফট ফট করে ইংরেজী কথা না বেরোয় , চলবে না । ফলে এরা ছোটেন শহরের নামকরা ইংরেজী স্কুলে । ( ইদানীং খালি ইংরেজী স্কুলে পোষায় না , গ্রামার স্কুল লাগে )
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে রাষ্ট্রপতি করা হচ্ছে না , এটা প্রায় নিশ্চিতভাবে বলা যায় । অপরদিকে শনিবার সংসদীয় কমিটি গঠনের আগে জাপার নেতারা এরশাদকে রাষ্ট্রপতি করার দাবি জানান । অবশ্য এ ব্যাপারে এরশাদ জোরালো ভাবে কিছু বলেননি । এক সুত্র জানায় , সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ একেক সময় একেক রকম আচরণ করেন । তার কথার কোন ঠিক নেই । এমন লোককে রাষ্ট্রপতি বানালে আওয়ামী লীগ তথা মহাজোটের বিপদ হতে পারে । তাছাড়া এরশাদকে রাষ্ট্রপতি বানানো হলে আওয়ামী লীগ নানা সমালোচনার মধ্যে পড়বে বলে মতামত দিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা । কারণ হিসেবে তারা উল্লেখ করেছেন , এরশাদ বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে বাঁধাগ্রস্ত করে দীর্ঘদিন স্বৈরশাসক ভুমিকা পালন করেছিলেন । এখন নিজ মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও সাধারণ মানুষ তার সেই ভুমিকার কথা ভুলে যায়নি বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন । কেবল স্বৈরশাসক হিসেবে এরশাদ সমালোচিত হননি , তার বিরুদ্ধে নানা রকমের অভিযোগ ইতিমধ্যে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে । ২৯ ডিসেম্বর সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাওয়ার লোভে স্বৈরশাসকের সঙ্গে জোট বেঁধেছে বলে কড়া সমালোচনা করেন । এছাড়া এরশাদ তার স্ত্রী বিদিশাকে তালাক দিলে তিনি সাবেক এই রাষ্ট্রপতির নানা অনিয়মের কাহিনী একটি সাপ্তাহিকে প্রকাশ করেছিলেন । তখন সারাদেশে এ নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছিল । এ ধরনের নানা অভিযোগে অভিযু্ক্ত বিতর্কিত সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদকে মহাজোট তথা আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রপতি বানাবে না বলে সুত্র নিশ্চিত করেছে । এদিকে শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী ড . হাসান মাহমুদ জানিয়েছেন , ২০০৬ সালের জানুয়ারি আগে এরশাদকে রাষ্ট্রপতি করার বিষয়ে সমঝোতা করে জোট গঠিত হলেও এবার সে বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি ।
( ১ ) পুরুষ ছাড়া কোন নারীকে আল্লাহপাক নবী বা রাসূল বানাননি । ( ৩ ) কোন নারীকে রাষ্ট্রপ্রধান বানাবার হুকুম ইসলাম দেয়নি । ( ৬ ) নারীদের মেধা তুলনামূলকভাবে কম থাকার কারণে সাক্ষ্যদানের ব্যাপারে একজন পুরুষের সমান দু ' জন নারীকে ধরা হয়েছে । ( ৮ ) স্বামী একা যেখানে খুশী ভ্রমণে যেতে পারে । কিন্তু স্ত্রী মুহাররিম পুরুষ সাথে না নিয়ে কোথাও ভ্রমণে যেতে পারবে না । এমনকি হজ্বেও না । ( ৯ ) পুরুষ নাভী থেকে হাঁটু পর্যন্ত ঢাকলেই তার চলবে । কিন্তু নারীকে সারা অঙ্গ ঢাকতে হবে । শুধু প্রয়োজনে মুখমন্ডল , হাতের কব্জির পর থেকে নিচের অংশ ও পায়ের পাতা খোলা রাখলে রাখতে পারে । ( ১০ ) স্বামীর বিনানুমতিতে স্ত্রী কোথাও বের হতে পারবে না । কিন্তু স্বামীকে স্ত্রীর অনুমতি নিতে হবে না । ( ১১ ) পুরুষ একসঙ্গে চার বিয়ে করতে পারে । কিন্তু নারী একসঙ্গে এক স্বামীর বেশি গ্রহণ করতে পারে না । কারণ একসঙ্গে একই সময়ে চার স্বামীর মন যুগিয়ে চলা স্ত্রীর পক্ষে সম্ভব হয় না । ( ১২ ) স্বামী এক রাতে একাধিক স্ত্রীর গভের সন্তান আসার ব্যবস্থা করতে পারে । কিন্তু স্ত্রীর পক্ষে একসঙ্গে একাধিক স্বামীর সন্তান ধারণ করা সম্ভবপর নয় । ( ১৪ ) স্বামী নিষেধ করলে স্ত্রীকে নফল নামায ও নফল রোযা বন্ধ রাখতে হবে । ( ১৫ ) পুরুষ অন্যের অবলম্বন ছাড়াই জীবন চালাতে পারে । কিন্তু একটি নারীকে কোন পুরুষের অবলম্বন ছাড়া জীবন চালানো কঠিন হয়ে পড়ে । ( ১৭ ) নেককার স্বামীকে অসন্তুষ্ট রেখে কোন স্ত্রী জান্নাতে যেতে পারবে না ।
মোশারফ হোসেন বলেছেন : বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কাছে আবেদন পৌঁছান দরকার । এসব কাজে অনেক ছাত্রকেই দেখেছি স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে এগিয়ে আসতে ।
অয় . . . অয় . . . হাছা খইছইন রুমেল বাইছাব ! ! তাইনে দেখি ইতা উল্টা - ফাল্টা খতা খইয়া ছিটাগাংগর লগে আমরারেও বড় সরমে ফালাইছইন তাইনে কিতা খামটা বালা খরছইন - নি ? ? ?
হত্যাকান্ডের খবর যাতে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে না পৌঁছায় সে লক্ষ্যে ২৫ মার্চের আগেই ঢাকা থেকে সব বিদেশী সাংবাদিককে বের করে দেয়া হয় । তারপরও সাংবাদিক সাইমন ড্রিং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঢাকায় অবস্থান ক ' রে ওয়াশিংটন পোস্টের মাধ্যমে সারা পৃথিবীকে এই গণহত্যার খবর জানিয়েছিলেন । যদিও এই হত্যাযজ্ঞের মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল ঢাকা , বাঙালি হত্যা পুরো দেশজুড়ে চালানো হয় । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো ছিল তাদের বিশেষ লক্ষ । একমাত্র হিন্দু আবাসিক হল - জগন্নাথ হল পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয় পাকিস্তান সেনাবাহিনী । এতে ৬০০ থেকে ৭০০ আবাসিক ছাত্র নিহত হয় । যদিও পাকিস্তান সেনাবাহিনী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন ধরনের ঠান্ডা মাথার হত্যাকান্ডের কথা অস্বীকার করেছে তবে হামিদুর রহমান কমিশনের মতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাপক শক্তি প্রয়োগ করেছিলো । জগন্নাথ হল এবং অন্যান্য ছাত্র হল গুলোতে পাকিস্তানীদের হত্যাযজ্ঞের চিত্র ভিডিওটেপে ধারণ করেন তদানিন্তন পূর্ব পাকিস্তান ইউনিভার্সিটি অব ইন্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনলজি ( বর্তমান বুয়েট ) এর প্রফেসর নূরুল উলা । পুরো বাংলাদেশেই হিন্দু এলাকাগুলো বিশেষ ক্ষতির সম্মুখীন হয় । মধ্যরাতের আগেই , ঢাকা পুরোপুরি জ্বলছিল , বিশেষভাবে পূর্ব দিকের হিন্দু প্রধান এলাকাগুলো । ২রা আগস্ট , ১৯৭১ টাইম সাময়িকীর প্রতিবেদন অনুযায়ী , " হিন্দু , যারা মোট রিফিউজিদের তিন চতুর্থাংশ , পাকিস্তানী সামরিক বাহিনীর ক্রোধ ও আক্রোশ বহন করছিল " ।
এক নজরে কিছু তথ্য : ১ . বাংলা সনের প্রবর্তক কে ? - ফতেয়ুল্লাহ সিরাজী । ( তবে সম্রাট আকবর থাকলে তা সঠিক হবে ) ২ . বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ চালু করেছিলেন সম্রাট আকবর ৩ . পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হয় ইংরেজী বর্ষপুঞ্জিকার কোন তারিখে ? - ১৪ এপ্রিল ৪ . ২৪ এপ্রিল ২০০৯ তারখে বাংলা সনের কত তারিখ কোন মাসে ? ১০ বৈশাখ । ৫ . ড . মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ কোন সালে বাংলা পুঞ্জিকা সংস্কার করেন ? - ১৯৬৬ । ৬ . শ্রাবন মাসের আগের ও পরের মাস দুটো হলো - আষাঢ় , ভাদ্র ৭ . আজ বাংলা যে তারিখ - পরীক্ষার দিনের বাংলা তারিখ দেখে যাওয়া দরকার । ৮ . কোন খলিফার সময় হিজরি সন প্রবর্তন করা হয় ? - হযরত ওমর ( রা : ) ৯ . কত খ্রিস্টাব্দ থেকে হিজরি সন গণনা করা হয় ? ৬২২ খ্রিস্টাব্দ ১০ . হযরত মুহাম্মদ ( সা : ) কত সালে হিযরত করেন ? - ৬২২ খ্রিস্টাব্দে ১১ . ইংরেজী বর্ষ পরিক্রমার পরপর দু ' টি ৩১ দিবস বিশিষ্ট মাস হল ? - জুলাই , আগস্ট ১২ . অধিবর্ষে কত দিন থাকে ? - ৩৬৬ ১৩ . ২০০৮ সালটি অধিবর্ষ এবং ১ম দিনটি মঙ্গলবার হলে ৩১ ডিসেম্বর কি বার ? বুধবার ( কোন বর্ষ অধিবর্ষ না হলে ১ জানুয়ারি এবং ৩১ ডিসেম্বর একই বার হবে । কিন্তু বর্ষটি অধিবর্ষ হলে ১ জানুয়ারি বারের সাথে ১ যোগ করলে ৩১ ডিসেম্বর এর বার পাওয়া যাবে । ) ১৪ . ১৯৭১ ইং সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলা কত সন ? - ১৩৭৮ ।
' ' আপনি যদি বিজয় কীবোর্ড দিয়ে লিখে অভ্যস্ত হয়ে থাকেন তাহলে আমার তৈরী নতুন ভার্সনের দি বস লেআউট দিয়ে লিখতেও আপনার তেমন কোন সমস্যা হবে না ! আমি কীবোর্ড টাকে এমনভাবে সাজিয়েছি ঠিক বিজয়ের উল্টো । "
বিনোদন বাংলা ( ২৭ জুন ২০১১ ) : ' কাটপিস ' অর্থাৎ সেন্সরবিহীন নগ্ন দৃশ্য সংযোজন করে প্রদর্শন এবং অননুমোদিত অশ্লীল পোস্টার ও ফটোসেট ছাপিয়ে প্রচারকাজ চালানোর দায়ে আরো একটি চলচ্চিত্রের সেন্সর সনদপত্র স্থগিত করা হয়েছে । ' সাগরের গর্জন ' নামের এ ছবি প্রদর্শণের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড । একই অভিযোগে কিছুদিন আগে চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড নিষিদ্ধ
এক . একবার এক কথিত পয়গম্বর আমারে কয় , আপোষকামী হইতে শিখো . . . আমি পয়গম্বররে আসলেই তার অন্য পরিচয়ে চিনতাম , আর তাই তারে কখনোই মানি নাই । আপোষের অধ্যায় রচনা করে যেই বিশ্বস্ত মানব . . . তারে আমি পয়গম্বরের বেশে চোখ বুজলেও ভাবতে পারি নাই . . . চোখ খুললে তারে দেখি ময়ুরপুচ্ছ ঝুলাইতে ।
তাছাড়া যে রাতে প্রভা অপূর্বের হাত ধরে পালিয়েছে , সে রাতেও রাজিবের সঙ্গে ফোনে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলেছেন । আবার বিয়ের পরপরই নাকি প্রভা রাজিবকে ফোন করে তাদের জন্য দোয়া করতে বলেছেন ।
তির্যক বলেছেন : আমার বলার কিছু চিলোনা । চেয়ে দেখলাম টুমি চইলে গেলে , আমার বলার লিচু চিলো না - - - -
আপনারা সাহস দেন বলেই তো লেখার প্রেরণা পাই । পড়ার জন্য অতিব ধন্যবাদ . .
৭ . মাঝে মাঝে এও ভাবি , মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন যাঁরা , তাদের কত অংশ অর্থনীতির পাঠ নিয়েছিলেন আর কত অংশ গিয়েছিলেন স্রেফ ভালোবাসার তাগিদে নেতার ডাকে । সেই ভালোবাসা জাগিয়ে তুলতে একজন মানুষের মত মানুষের প্রয়োজন হয় , নেতার প্রয়োজন হয় । নেতা এবং মানুষের সেই দ্বিমূখী স্রোতময় ভালোবাসা একটি বিন্দুতে এক হলে কেবল তখনই সাড়ে সাত কোটি মানুষ এক সাথে গর্জে ওঠে , একটি দেশের জন্ম হয় ।
এটি ইউনিক যে ব্যাপারটির জন্য তা হলো এটি গ্লোভের মতো করে হাতে পরতে হবে । ডেনমার্কের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক বাজরামোভিক এবং ওরিন টেসলার বিশ্ববিদ্যালয়ে সহপাঠি ছিলেন । মার্ক বলেন , ' আমাদের প্রথম বর্ষের মাঝামাঝি সময়ে আমি একটা কম্পিউটার মাউস বানিয়েছিলাম ( যা ব্যবহার করলেও রিপিটিটিড স্ট্রেস ইনজুরির সমস্যা হতো ) এবং সেটা ব্যবহার করে প্রায় কয়েক সপ্তাহ আমার হাত এবং বাহু অসাড় হয়েছিল । অসাড়তা , ব্যাথা সে সব কিছুই যা তোমরা রিপিটিটিভ স্ট্রেস ইনজুরি বলতে বোঝ তা সবই আমার হয়েছিল ' । ঐ সেমিস্টার পরে মার্ক এবং অরিন বুঝতে পারলেন যে , তাদের তৈরি করা প্রোডাক্টটি আসলে পারফেক্ট ছিল না । তারপর তারা আবার নতুন করে ডিজাইন করা শুরু করলেন । এর ফলাফল হলো এয়ার মাউস ।
ইহা আমার লেটেস্ট কাব্য । নি : সঙ্গ দিনযাপন করায় আমার কিঞ্চিত কাব্য রচনার বদঅভ্যাস আছে । এই সুযোগে মুহাম্মদ নামক একজন ব্যক্তি তার নিজের লেখা কাব্য আমার নামে প্রচার করিয়া দিয়াছে । আমি উহাকে বলিয়াছিলাম " হে মুহাম্মদ , ইহা তুমি কি করিলে ! " মুহাম্মদ কহিলো , " কবিতা পইড়া কথা কন , না পইড়া কথা বলেন কেন ? অধিক কথার স্বার্থকতা নাই " তারপর সে আমাকে তার লেখা একখানা কবিতা মেইল করিলো । কবিতার নাম সুরা লাহাব ! অত : পর কিছু কবিতা পছন্দ হওয়ায় তাহাকে তাহার লেখা আমার নামে প্রচার করিবার অনুমতি দিলাম ।
আপনি খালি আমার কথা চিন্তা করুনঃ আমি ১৭ বছর বয়সে ACCA F6 পর্যন্ত পাস হয়ে যাচ্ছি ! !
দি ইকোনমিস্ট , ১২ জুন , ১৯৭১ কলকাতা থেকে আমাদের বিশেষ প্রতিনিধির পাঠানো রিপোর্ট অনুবাদ : ফাহমিদুল হক ' আমাদের জনসংযোগের যন্ত্র প্রস্তুত ছিল না । আমাদের সেনাবাহিনীর জনসংযোগ - কর্মকর্তারা ২৫ ও ২৬ মার্চে ঢাকায় ছিলেন না , এবং আমরা অবশ্যই সেখানে বিদেশী প্রতিনিধিদের সঙ্গে একটা ভুল করেছিলাম । ' একজন সিনিয়র পশ্চিম পাকিস্তানি কূটনীতিক এভাবে স্বীকার করলেন যে পূর্ব পাকিস্তানকে তার সরকার যেভাবে [ . . . ]
লেখার শুরুতে পাঠক ও ব্লগারদের কাছে একটা ব্যাপারে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি । দেশের রাজনীতিবিদ ও বিচারকদের নাম উচ্চারণের আগে - পিছে যারা ' মাননীয়া / মাননীয় ' শব্দের জপমালা পড়তে অভ্যস্ত তাদের কাছে আমার এ লেখা বেয়াদবি মনে হতে পারে । নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির এ অংশকে সন্মান শ্রদ্ধার আসনে বসাতে আমার গোড় আপত্তি । মহামারির মত জাতির স্বাস্থ্যে চেপে বসা লুটেরা ও সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ককে যারা নেত্রীত্ব দেন , লালন পালন করেন , যাদের বগলের উষ্ণতায় এর নিরাপত্তা নিশ্চিত হয় , আর যাই হোক তারা সম্মানের পাত্র হতে পারেন না । অন্তত আমার কাছে । ব্যাক্তিগত পছন্দ - অপছন্দকে সন্মান জানিয়ে ফিরে যাচ্ছি লেখার আসল পর্বে ।
লেখক বলেছেন : তার এক পোষ্টে একটা শব্দ আছে নিরাপত্তা ফাটল ( ) । এতই মজা পাইচিলাম যে পুরা পোষ্ট টা লিংক শহ কপি করে রাখছিলাম । দেখেন . . . . . Click This Link
সুনানে ইবনে দাউদ : আবু দাউদ সুলাইমান ইবনে তিয়ালসী তার প্রসিদ্ধ গ্রন্থে লিখেছেন : আলী ইবনে আবি তালিব বলেছেন : তোমরা কি চাও না যে , নিজের ও নবী কন্যা ফাতেমা সম্পর্কে তোমাদেরকে অবগত করি ?
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » আজ থেকে নেট বন্ধ থাকবে কি ?
বিরোধীদলের দেড় বছর পর ডাকা একটি হরতালের প্রতি জনগণের এতো স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন দেখে হয়তো সরকার তখনই সিগন্যাল পেয়ে গেছে যে , তাদের পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে । তাই তাদের ক্ষমতায় আনায়নকারীদের ডিকটেশন মত দেশ থেকে ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করা এবং বিরোধী দলের আগামী দিনের সম্ভাব্য আন্দোলন দমনের জন্য এহেন দমন পীড়নের রাস্তা বেছে নিয়েছে । একই নীল নকশার অংশ হিসেবে হরতালের দিন বিএনপির সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি , মির্জা আববাস , শমসের মোবিন চৌধুরী ও আব্দুল মান্নানকে গ্রেফতার করা হয়েছে ।
মিঠাপুকুরে সরকার ঘোষিত চাল সংগ্রহ অভিযান ভেস্তে যেতে বসেছে । ভারপ্রাপ্ত খাদ্য গুদাম কর্মকর্তার দুর্নীতির কারণে কৃষকরা এর সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে । উপজেলা খাদ্য অধিদপ্তরসূত্রে জানা যায় , চলতি বোরো মৌসুমে মিঠাপুকুরে ৩ হাজার ৫শ ' ৬২ টন চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার । গত ১৪ জুন থেকে শুরু হয়েছে চাল সংগ্রহ অভিযান । কিন্তু ভারপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তা মিলারদের কাছ থেকে খাবার অনুপযোগী নিম্নমানের চাল ক্রয় করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে । গত শনিবার পর্যন্ত ৬শ ' ১৩ টনের বিপরীতে প্রায় সাড়ে আট হাজার বস্তা চাল সংগ্রহ করা হয়েছে । নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন মিলার জানান , ভারপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তার শর্ত না মানার কারণে তাদের চাল না নেয়ার হুমকি দেয়া হচ্ছে । অনেক মিলার চাল দিতে পারছে না । এতে সরকার ঘোষিত চাল সংগ্রহ অভিযান ভেস্তে যেতে বসেছে । উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএস আবু হোরায়রা বলেন , অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ।
কিন্তু তার প্রোফাইল নিয়ে আমার আপত্তি আছে , সে একজন স্বঘোষিত হিজবুতি , হিজবুত বাংলাদেশের আইনে নিষিদ্ধ । তাই নাগরিক ব্লগের উচিত তাকে ব্যান করা , তাকে ব্যান না করলে তা হবে ছোট ধরনের রাষ্ট্রদ্রোহীতা ।
সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা বলেন , " আগামী ২০২১ সালে স্বাধীনতার রজত জয়ন্তী পালনে ছাত্রলীগকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে । আমি ছাত্রলীগের হাতে কাগজ - কলম তুলে দিয়েছি । ভালো ছাত্র না হলে ভালো নেতৃত্ব দেয়া যায় না । নেতৃত্ব দিতে হলেও সুশিক্ষার প্রয়োজন । না হলে জাতিকে সুপথ দেখানো যাবে না । "
এ দিকে রাজলক্ষ্মী আসিয়া কাঁদো - কাঁদো হইয়া কহিলেন , " বিপিনের বউকে আর তো ধরিয়া রাখা যায় না । "
প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী সকালের এসেম্বলীতে জাতীয় সংগীত গাওয়ার নিয়ম থাকলেও এ নিয়মটি মানা হয় না সারা দেশে জামাত পরিচালিত বিপুল সংখ্যক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে । তাদের স্কুলগুলোতে ভুলেও কখনও জাতীয় সংগীত গাওয়া হয় না । তার বদলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কবি ফররুখ আহমদ রচিত - ' সামনে চল সামনে চল , তৌহিদেরই শান্ত্রি দল ' গানটি কোমলমতি শিশুদের . . .
সমস্ত ঘরে বই আর বই । লেখার টেবিলে সাদা কাগজ । আরেকটা টেবিলে একটা লেপটপ । এর পর্দায় একটা গল্পের কয়েকটি লাইন । একটা বিন্দু লেখার শেষে নিভছে আর জ্বলছে । বিন্দুটির পাশে একটা ছোট তীর চিহ্ন । লেখক বুঝতে পারেন খান আতাউল হক এই যন্ত্রেই লিখছিলেন ।
কিন্তু নিঃসঙ্গতা ছেনে তিনি প্রথম সবচেয়ে বড় কাজটি করেন ১৯৪৬ সালে ; ওই বছর দাঙ্গাপীড়িতদের সাহায্য করতে লেডি ব্র্যাবোর্ন কলেজে একটি আশ্রয়কেন্দ্র খুলতে ভূমিকা রাখেন তিনি । এর আগে আরও দুটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে তাঁর জীবনে - ১৯৩৮ সালে প্রকাশ পায় প্রথম কবিতার বই সাঁঝের মায়া আর ১৯৩৯ সালে বিয়ে হয় লেখক ও অনুবাদক কামালউদ্দীন আহমদের সঙ্গে । কালক্রমে সারাবিশ্বে তিনি পরিচিত হন বেগম সুফিয়া কামাল নামে । সাপ্তাহিক বেগম পত্রিকার প্রথম সম্পাদক হিসেবে যে - কাজ শুরু করেছিলেন তিনি ১৯৪৭ সালে , তাতে কেবল বেগমই সমৃদ্ধ হয়নি , বাঙালি নারীর সংগঠন - চেতনাও নির্মাণ হয়েছে বেগমের মাধ্যমে । ১৯৪৮ সাল থেকে তিনি রাজনীতি ও সমাজসেবায় জড়িয়ে পড়েন প্রত্যক্ষ ও সার্বক্ষণিকভাবে । হিন্দু - মুসলিম সম্প্রীতি রক্ষার লক্ষ্যে গঠিত শান্তি কমিটিতে যোগ দেন তিনি । তাঁকে সভাপতি করে গঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান মহিলা সমিতি । পাকিস্তানকে কেন্দ্র করে বাঙালি মুসলমানের মনে যে - মোহঘোর তৈরি হয়েছিল , তা খসে পড়তে থাকে খুব দ্রুতই এবং সুফিয়া কামালের । সংগত কারণেই , রাজনৈতিক কার্যক্রমের পরিধি আরো বিস্তৃত হয় । ভাষা - আন্দোলনে প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেন তিনি , সামরিক জান্তা আইয়ুব খান পূর্ববাংলার জনগণের সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য হত্যার উদ্দেশে রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল , সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার সংগ্রামে তখন ঝাঁপিয়ে পড়েন সুফিয়া কামাল । ১৯৬১ সালে রবীন্দ্রনাথের জন্মশতবর্ষে ' সাংস্কৃতিক স্বাধিকার আন্দোলন ' পরিচালনা করেন তিনি । তারপর ১৯৬৯ সালে মহিলা সংগ্রাম পরিষদ ( বর্তমানে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ) গঠিত হলে সে - সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান হিসেবেও ভূমিকা রাখেন তিনি । তারপর আমৃত্যু এ - সংগঠনের সঙ্গেই জড়িত ছিলেন তিনি । এভাবে প্রতিরোধের প্রতিটি সোপানে নারী ও বাঙালির স্বতন্ত্র মাত্রা সৃজনে সুফিয়া কামাল অবতীর্ণ হন অপ্রতিরোধ্য ভূমিকায় । তাঁর নেতৃত্বে সংঘটিত বিভিন্ন আন্দোলন নারীর আত্মপরিচয় নির্মাণের পরিসর বাড়িয়েছে । ফলে নারীর স্বাধীনতা এবং অধিকারও প্রতিষ্ঠা পেয়েছে । যে - গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল একাত্তরে তিনি তার সঙ্গে যুক্ত থাকেন ঢাকায় থেকেই । অবরুদ্ধ ঢাকায় গেরিলা যোদ্ধাদের কাছে তিনি ছিলেন বড় আশ্রয় । তিনি ছিলেন যুদ্ধযাত্রায় আকাঙ্ক্ষী তরুণ - তরুণীদের বড় পথপ্রদর্শক । ছেলে ও স্বামীকে তিনি এসব কাজে পাশে পেয়েছিলেন । দুই মেয়ে মুক্তিযুদ্ধে যুক্ত হয়েছিলেন ভারতের আগরতলায় আহত মুক্তিযোদ্ধাদের সেবায় হাসপাতাল স্থাপন ও পরিচালনার কাজে । ঝুঁকির মধ্যে ছিলেন তিনি । সে - ঝুঁকি দেখা দিয়েছিল ১৯৬৯ সালেই - যখন ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকারের দেওয়া খেতাব ' তমঘা - ই - ইমতিয়াজ ' ছুড়ে ফেলেন সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের সমর্থনে । জানতেন তিনি যে - কোনো সময় মৃত্যু আসতে পারে । তাই আরো একটি কাজও করেন তখন - নিয়মিত ডায়েরি লেখেন , একাত্তরের ডায়েরী নামে দিনলিপি রচনা হয় এ - প্রক্রিয়াতেই ।
কি করা যায় . . . লিনাক্স নিয়া পড়ে থাকব ? ভাইরে আমাকে বাছতে হলে কাজ করতে হবে আর আমার কাজের ৭৫ % কাজ কম্পিউটার দিয়ে করা হয় ।
Kemar Roach - কিমা রোচ ( Cockroach এর cock বাদ দিলে খালি রোচ টাই থাকে । ওনার cock কেটে কিমা বানানো হয়েছে বলে কথিত )
রক্ষী বাহিনী দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছিল মুজিব সরকার । অথচ এই রক্ষী বাহিনীও মুজিবকে রক্ষা করতে পারেনি ।
ভাল খবর ! আমি এখন প্রভাতেই দ্রুত লিখতে পারি তাই এটা আমার খুব একটা কাজে আসবে না । অবশ্য লিনাক্স ব্যবহারের আগে নিয়মিত অভ্র ফোনেটিক ব্যবহার করতাম । তবে উইন্ডোজ থেকে যারা মাত্র লিনাক্সে এসেছেন সেসব নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য এটা খুবই কাজে লাগবে । উবুন্টুতে যে ফন্টে ডিফল্টভাবে বাংলা দেখা যায় তার নাম DejaVu এটি বাদ দিয়ে সোলায়মানলিপি কেন ব্যবহার করবেন বুঝলাম না । উবুন্টুর ফন্টটি খুবই সুন্দর । সোলায়মানলিপির মতই সব অক্ষর স্পষ্ট দেখা যায় । সম্পাদনা : দু : সংবাদ কেন ! ? অভ্র কামড় দেয় নাকি ?
. . . ঘাম ঝরে দরদর গ্রীষ্মের দুপুরে । খাল বিল চৌচির , জল নেই পুকুরে । মাঠে ঘাটে লোক নেই , খাঁ খাঁ করে রোদ্দুর ! পিপাসায় পথিকের ছাতি কাঁপে দুদ্দুর । রোদ যেন নয় , শুধু গনগনে ফুলকি । আগুনের ঘোড়া যেন ছুটে চলে দুলকি । ঝাঁঝ মাখা হাওয়া এসে ডালে দেয় ঝাপ্ টা ! পাতা নড়ে ফুল পড়ে বাপরে কি দাপটা ! বিল ধারে চিল বসে ' ঘন ঘন ডাকে রে । মাঝি বসে ঢুল খায় খেয়াঘাট বাঁকে রে । . . .
সিঙ্গাপুর ২১ জুন : চলতি বছরেই মাইক্রোসফট অপারেটিং সিস্টেম চালিত প্রথম মোবাইল ফোন বাজারে আনছে মোবাইল বিশ্বের অন্যতম মোবাইল ফোন প্রস্ত্ততকারী . . . বিস্তারিত »
জীবনের স্রোতে আমি হয়েছি বেকুল । অপেক্ষায় কাটে প্রহর কবে হবে এর সারা আমাকে দিবে তরী ভিরাবার আশা ।
মি . ইসলাম টিপাইমুখ নিয়ে আরও যোগ করতে গিয়ে বলেন , টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আশ্বাসে দেশবাসীর আশ্বস্ত হওয়া উচিত ।
মুক্তি তুমি কবে আসবে কবে তোমার দেখা পবো আমি , , , কবে হবে আমাদের আলিঙ্গন আমি যে তোমার পথ চেয়ে আছি তবে কি তুমি তা জানো না ? ? কিন্তু এ কি করে হয় আমি তোমার পথ চেয়ে থাকবো . . .
বুঝতেই পারছেন আমি আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি । ধর্ষণের ঘটনাকে জদি এক্সিডেন্টের মত মনে হয় , তবে এ ধরণের এক্সিডেন্টের শিকার অনেকে স্বপ্রনোদিত হয়ে হতে পারে ।
স্বাস্থ্যসেবায় ব্যর্থতার জন্য রাষ্ট্রকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যেতে পারে - মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান
ছেলেটির নাম শাবিন আর মেয়েটির নীলা [ দুটি নাম ই ছদ্ম ]
লুৎফর রহমান বলেছেন : হিজড়া তন্ত্রকে ছুড়ে ফেলে এসেছি আমি ব্লগিং শুরু করেছি এবিতে । সামুর অনেক ব্লগারকে চিনি না । দয়া করে আপনার ব্লগের লিঙ্কটা দিন । কেন আপনাকে ওয়াচে রাখা হয়েছে ? আপনি কি করেছেন ? বর্ণমালায় স্বাগতম
- জীবনধারার পরিবর্তনঃ - দুশ্চিন্তা পরিহার করা । - অতিরিক্ত ওজন কমানো । শরীরের ওজন অতিরিক্ত হলে ধীরে ধীরে তা কমানো উচিত । এজন্য উচিত নিয়মিত হাঁটা এবং পরিশ্রম করা । অনেকেই ওজন কমানোর জন্য তাড়াহুড়ো করেন এটা কিছুতেই ঠিক নয় । - পরিমাণ মতো খাওয়াঃ খাবার পরিমিত মাত্রায় গ্রহণ করা উচিত । অতিরিক্ত লবণ বা লবণ জাতীয় খাবার পরিহার করা উচিত । ফাস্টফুড বা ফ্রোজেন ফুড - এ লবণের পরিমাণ বেশি থাকে । প্রাণীজ প্রোটিন ত্যাগ করে শাক - সবজি , সালাদের দিকে ঝোঁকা ভাল । - ধূমপান , এলকোহল পরিত্যাগ করা উচিত ।
ই ইচ্ছা করে ভুল গুলি করা ভুলের পরিণামে সত্যের সন্ধান পাওয়া
এখন হরতালে প্রস্তুত রাখা হয় জলকামান , রায়টকার , গ্যাসগান , গ্যাস গ্রেনেডসহ অত্যাধুনিক সরঞ্জাম । আমাদের এই অনুন্নত দেশে ক্ষমতার জন্য , মসনদের জন্য এমন হরতাল যেমন সঠিক পন্থা নয় , তেমন সঠিক পন্থা নয় দেশের জনপ্রতিনিধিদেন উপর বর্বরচিত হামলাও । অতএব এর সমাধান হলো সংসদ । সংসদে যাওয়ার কোন বিকল্প নেই , বিকল্প নেই সংলাপেরও । পাশাপাশি , হরতালের দু ' দিনের প্রতিটিদিন সকাল সাতটার পর দলের নেতাকর্মীদের আর কাউকেই কার্যালয়ের আশপাশেও ভিড়তে দেয়নি পুলিশ । নেতাকর্মীরা দলবদ্ধভাবে সেখানে ঢোকার চেষ্টা করলে পুলিশ লাঠিচার্জ করে তাদের সরিয়ে দিয়েছে । সেখান থেকে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয় ।
৩ . ডারউইনবাদীরা নিজেদেরকে বানর জাতীয় লেজওয়ালা প্রজাতির কাজিন বা নিকট - আত্মীয় প্রমাণ করার জন্য বেশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন । তাদের সাথে লেজওয়ালা প্রজাতির নাকি তেমন কোন পার্থক্যই নেই । তো তা - ই যদি হয় তাহলে আমরা যেমন লেজওয়ালা প্রজাতির কিচিরমিচির বা কথা - বার্তাকে কোন গুরুত্ব দেইনা তেমনি ডারউইনবাদীদের কিচিরমিচির বা কথা - বার্তাকেও কিন্তু গুরুত্ব দেওয়ার যৌক্তিক কোন কারণ থাকতে পারে না ! কী বলেন পাঠক ?
কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে পটুয়াখালি জেলায় অবস্থিত । এটা এমন এক সী বীচ যেখান থেকে সূযদয় এবং সূযাস্ত দুটোই দেখা যায় । আপনি বাসে করে এখানে যেতে পারেন অথবা যদি বিমানে করে যেতে চান তবে আপনাকে প্রথমে বিমানে করে বরিশাল যেতে হবে এবং এরপর বোটে করে আপনাকে কুয়াকাটায় আসতে হবে । কুয়াকাটার এই বিস্ময়কর সৌন্দযের জন্য কুয়াকাটাকে সাগরকন্যা নামে অভিহিত করা হয় ।
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : প্রথম দর্শনে তাদের কলেজ ছাত্রী বলেই মনে হবে । পরনে জিন্স ও টি - শার্ট । রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে লোকজন থামিয়ে কিছু একটা বলছে । যেন ফ্যাশন সচেতন একদল তরুণী কোনো প্রচারাভিযানে ব্যস্ত । কিন্তু বাস্তব ঘটনা সম্পূর্ণ ভিন্ন । জিন্স , টি - শার্ট পরিহিত এই তরুণীরা আসলে লোকজন থামিয়ে ভিক্ষা চাইছিল । পরিচ্ছন্ন ও ফ্যাশনেবল পোশাককে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে লোকজনের কাছে মোটা অঙ্কের ভিক্ষা দাবি করছিল । তাদের ভিক্ষার সর্বনিম্ন হার ৫০ রূপি । সংখ্যায় তারা ৪৩ । এর মধ্যে মধ্যবয়সী নারীও রয়েছে । দুই দিন ধরে এভাবে ভিক্ষা করার পর অবশেষে তারা পুলিশের দৃষ্টিতে আসে । তাদের এহেন কৌশল দেখে পুলিশ যথারীতি হতবুদ্ধ । পরে প্রিজন ভ্যানে করে পুলিশ ৪৩ জনকেই আটক করে নিয়ে যায় । ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজস্থানে । আটককৃত নারী ও তরুণীরা রাজস্থানের লাটুর নগরীর রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে নিজেদের দুঃখ - দুর্দশা , অনাহারে থাকার করুণচিত্র বর্ণনা করে ভিক্ষা করতো । লাটুর পুলিশ সুপার বিজি গৈকর বলেন , আমরা আটককৃতদের সম্পর্কে জানতে রাজস্থান পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি । তাদের নামে কোনো পুলিশ রেকর্ড রয়েছে কি না আমরা তা খতিয়ে দেখছি বলে তিনি জানান । এমআইডিসি পুলিশ ইন্সপেক্টর পিএস কাকাডে বলেন , এই নারী ও তরুণীরা গত রোববার লাটুরে এসে দীপক লজে অস্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করে । তারা শহরের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে নিজেদের দুঃখ - দুর্দশার কথা বলে লোকজনের কাছ থেকে ভিক্ষা আদায় করতো । কিন্তু জিন্স , টি - শার্ট পরিহিত অবস্থায় সচ্ছল বেশে করুণ কাহিনী বলে ভিক্ষা করায় তাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে সন্দেহের উদ্রেক হয় । আর এ কারণেই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ সুপার কাকাডে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / মাবি / এআইকে / ২০ . ৩৭ঘ . )
তাঁর সংগ্রহে ছিল ১৮১ রান ৷ এদিকে প্রথমে টসে জিতে বাংলাদেশ ব্যাট করতে নামে ৷ ৮৮ রানে পাঁচ উইকেটের পতন হয় ৷ এরপর দলের হাল ধরেন উইকেট কিপার - ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম ৷ তিনি ৮০ বলে অপরাজিত ৮১ রান করেন ৷ আরেক ব্যাটসম্যান শাহরিয়ার নাফিস ৭৩ বলে ৫৬ রান করেন আউট হয়ে যান ৷ এটা ছিল তাঁর ক্যারিয়ারের ১২তম হাফ সেঞ্চুরি ৷ দলের ক্যাপ্টেন সাকিব আউট হয়ে যান মাত্র ৯ রান করে ৷ বাংলাদেশের সংগ্রহে আসে ২২৯ রান ৷ উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালম্যানাকের বর্ষসেরা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল করেছেন মাত্র পাঁচ রান ৷
আপনি যদি লিনাক্স ব্যবহারে আগ্রহী , কিন্তু সাহস করে উঠতে পারেননি , অথবা কিভাবে শুরু করবেন বুঝতে পারছেন না তবে এই অনুষ্ঠান আপনার জন্য । উক্ত অণুষ্ঠানে উবুন্টু লিনাক্স ইনস্টল , কনফিগারেশন , মাল্টিমিডিয়া সাপোর্ট , নেটওয়ার্কিংসহ বিভিন্ন খুটিনাটি বিষয় তুলে ধরা হবে । সেই সাথে আপনি উবুন্টু আইবেক্স উদ্বোধনী অনুষ্ঠান থেকে আপনার কাঙ্খিত উবুন্টু / কুবুন্টু সিডি / ডিভিডি সংগ্রহ করে নিতে পারেন ।
অনেক ভাল তুমি , সুরের মাঝে যেমন সুর সপ্তমী । কিন্তু আবার কেমন খাপছাড়া - মানতে চাওনা , নিয়ম বাঁধাধরা । উড়তে চাও নীলাকাশে - দেখ যেই পাখি - উড়ে আর ভাসে । কিন্তু ভুলে যাও হায় , উড়ার ক্ষমতা দেয়া হয়নি তোমায় । . . .
উল্লেখ্য , ১৯৯৭ সালে মাগুরছড়া গ্যাস ফিল্ডের সংঘটিত দুর্ঘটনার জন্য দায়ী অপরেটর মার্কিন কোম্পানি অক্সিডেন্টালের বিরুদ্ধে একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছিল । ওই সময় সম্পুরক চুক্তির মাধ্যমে মূল চুক্তির অতিরিক্ত ৫ শতাংশ গ্যাসবাবদ ক্ষতিপূরণ পাওয়া গিয়েছিল । এতে প্রকৃত ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত হয়েছিল দেশ ।
এদিকে চীন ও দক্ষিণ - পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জন্য পিআইইর কপার ওয়্যার ফ্যাক্টরি একটি দৃষ্টান্ত হতে পারে । তাইওয়ানের বিখ্যাত ইলেকট্রোনিক্স কোম্পানি ফক্সকন ইন্টারন্যাশনালের এই অঙ্গ প্রতিষ্ঠানটি অন্যতম বৃহত্তম এ্যাপেল আইফোন সংযোজনকারী এবং বিশ্বের বৃহত্তম ইলেকট্রোনিক্স কোম্পানীর একটি । ফক্সকনের মত বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সস্তায় এজন্যই পণ্য সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে যে তারা এ ক্ষেত্রে চীনের থেকে মালয়েশিয়াকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে । ফক্সকন এজন্য মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের প্রায় ১৫০০ জন শ্রমিককে প্রতিমাসে ২৬০ ডলার করে প্রদান করছে । যা চীনের থেকে অপেক্ষাকৃত কম । কোম্পানিটি জানিয়েছে , আগামী কয়েক বছরের মধ্যে মালয়েশিয়ায় তারা তাদের কার্যক্রম আরো সম্প্রসারণ করবে । পেনাংয়ের ন্যাশনাল ইনস্টুমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজেশ পুরস্থামান এ প্রসঙ্গে বলেন , চীন ও মালয়েশিয়ার মধ্যে বর্তমানে যে বেতন কাঠামোর পার্থক্য রয়েছে তা থেকে চীনে আরো বেড়ে গেলে তাহলে ভবিষ্যতে অনেকেই দক্ষিণ - পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর দিকে ঝুঁকে পড়বে । এর অন্য একটি কারণ হতে পারে ফক্সকন তাদের স্বল্প মূল্যের কাজগুলো পেনাংয়ের মত জায়গাগুলোতে সরিয়ে নিচ্ছে । তাইতো কয়েক বছর আগেও পেনাংয়ে অনেক কারখানা খালি পড়ে থাকলেও এখন অবস্থা পাল্টেছে । সময়ের স্রোত এখন তাদের অনুকূলে । কেননা ফক্সকন ইতিমধ্যেই তার চীনা ফ্যাক্টরিতে শ্রমিকের আত্মহত্যা , শ্রমিক বিক্ষোভ ও বেতন বৃদ্ধির মত নানা ঝামেলায় পড়েছে । ক্রেডিট সুইসের এশিয়া বিষয়ক প্রধান অর্থনীতিবিদ ডং তাওয়ের মতে এসব কারণেই তার মনে হচ্ছে চীনের একক আধিপত্যের দিন শেষ হয়ে আসছে । আগামী ২০১৪ সালের মধ্যে চীনের কম বেতনের ফ্যাক্টরির জন্য অতিরিক্ত শ্রমিক সরবরাহের প্রয়োজন হবে । কেননা বেতন না বাড়া সত্ত্বেও ২০১০ সালের মধ্যে চীনের গড় ফ্যাক্টরি খরচ বেড়েছে কয়েকগুণ । এমনকি আগামী ২০১৭ সালের মধ্যে চীনের দক্ষিণ - পূর্ব উপকূলীয় অঞ্চলে চরম শ্রমিক সংকট দেখা দিতে পারে । যার বেশিরভাগ উত্পাদনই চীনের এই অঞ্চলে হয়ে থাকে । তবে এসব কারণে চীন যে তার বাজার একেবারেই হারিয়ে ফেলবে এমন কিন্তু নয় । কেননা চীন ইতোমধ্যেই তার ফ্যাক্টরিসমূহ পশ্চিমাঞ্চলে সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছে । কারণ এ অঞ্চলে অপেক্ষাকৃত কম দামে শ্রমিক মেলে এবং এ লক্ষ্যে সরকার এই অঞ্চলের রাস্তাঘাট ও অন্যান্য অবকাঠামো বিনির্মাণে মনোযোগী হয়েছে ।
এই সুবিধা পাইলে , বাপের অফিস সহ যেখানেই যাব বিজয়কে পিডায়া বাইর করব ।
অকপট শুভ্র বলেছেন : ওনার আপাদমস্তক সব লেকচারই আমার দেখা ও শোনার সুযোগ হয়েছে , কিছুদিন আগে আমাদের ক্যাম্পাসে এসেছিলেনও । দেখা হয়েছিল তার কথা শুনলাম একদম সামনে থেকে । তার কথাগুলোর পুনরাবৃত্তিই করবো তবে শুধু ওনাকেই নয় আরও অনেক লেকচার শুনে কিছু ভিন্ন কথাও লিখবো ।
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : পৃথিবীর সব ছফু , নাও হাজার সালাম ।
আমার বিয়েতে আমার বন্ধু পলাশের দেয়া খোলা ব্লগিয় চিঠি : সত্ত্ব : নাহিদ পলাশ ( আমার কোন দোষ নাই ) বিবাহ পরবর্তী জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা লইয়া ইতিপূর্বে নারীদ্বেষ নামক পর পর দুইটি পোষ্ট লিখিয়াছিলাম ইতিপূর্বে । তাহাতে বন্ধুরা নিজের জীবনের মিল খুজিয়া পাওয়াতে যারপর নাই খুশি হইয়াছিল কিন্তু আমার গৃহে তাহার উত্তাপ যেনো দাবানল কেও হার মানাইয়াছিল . . দৈনন্দিন খোটা আর চোখ [ . . . ]
প্রজন্ম ফোরাম » পরামর্শ - সমস্যা - সমাধান » প্রজন্মফোরামের হোমপেজ কোনটা ?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক বলেন , এর আগেও ওই বখাটে বিথীকে বার বার প্রেমর প্রস্তাব দিয়ে উত্যক্ত করেও প্রভাবশালীদের কারনে রেহাই পেয়েছে । এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি । তিনি আরো বলেন , এর ফলে মেয়েদের লেখাপড়ায় মারাত্নক বিঘ্ন ঘটার আশংকা রয়েছে । তবে বিথীর পরিবার এ ব্যাপারে মুখ কুলতে নারাজ ।
মা অসুস্থ ; বাবার জরুরী তলব ; হঠাৎ করে দেশে যেতে হলো । দুপুরে প্লেনের টিকেট করে মাঝরাতে রওনা । কী নেব , কী গোছাব কিছুই মাথায় আসছিলনা । সাংসারিক টুকিটাকির রাজ্যপাট চোকানোর ঝামেলা অনেক । চেনাজানাদের কাউকে বলা হয়নি । বলব কী , নিজেই জানতামনা যাওয়া হবে । কেমন যেন ঘোরের মধ্যে সময় পেরুল । টুলামারিন এয়ারপোর্টে বদরাগী ব্লন্ড ভদ্রমহিলা লিকুইড - জেলের কৌটো - টিউব ফেলতে ফেলতে বাচ্চার জুসপ্যাক , টুথপেস্ট পর্যন্ত ছিনিয়ে নিলেন । জুতো খুলিয়ে হাঁটালেন , শালটা ধরে চালঝাড়া কায়দায় ঝাড়লেন । কিছু করার নেই । ভাইবেরাদারদের কর্মফল ; খানিকটা বর্তাবেই ।
হাল ছেড়ো না বন্ধু , বরং কণ্ঠ ছাড়ো জোরে . . . . . "
( গ ) আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থার সহযোগিতায় আইন এবং বিভিন্ন প্রকার আইনগত দলিলের খসড়া প্রণয়ন বিষয়ে বিভিন্ন দেশের প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদান ;
হেলাল এম রহমান বলেছেন : কে তুমি হ্যাঁ দইয়াল বাবা ? ?
মুন্সীগঞ্জ শহরের শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে মাদকবিরোধী বিশাল মানববন্ধন হয়েছে রবিবার । জেলা প্রশাসন ও মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের যৌথ আয়োজনের এই কর্মসূচিতে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি , সাংবাদিক , শিক্ষক , সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন শিক্ষা - প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা অংশ নেন ।
গাড়ীঃ " কার্ল বেঞ্জ " নামক এক জার্মানী মুর্তাদ ১৮৮৬ সালে সর্বপ্রথম তার আবিষ্কৃত প্রথম মোটর গাড়ীর পেটেন্ট করেন । যদিও আরো কিছু মুর্তাদ দাবী করেছে তারাই মোটর গাড়ি আবিষ্কার করেছে কিন্তু রেকর্ড হিসেবে তাকেই মোটরগাড়ীর জনক বলা হয় । তাই আসুন মুসলীম ভাইয়েরা । এই মুর্তাদের আবিষ্কার মোটর গাড়ীকে আমরা বর্জন করে আমাদের ঈমানী পরীক্ষায় উত্তির্ণ হই ।
ব্লগ মাষ্টার বলেছেন : সমস্যা কি ? এটা কোন দলীয় ব্লগ নাকি ?
ওয়েবেষ্টারস ডিকশনারী অনুযায়ী " ফান্ডামেন্টালিজম " ছিল একটি আন্দোলনের নাম । যা বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে আমেরিকার প্রোটেস্ট্যান বাদীরা গড়ে তুলেছিল । এটা ছিল আধুনিকতাবাদীদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া এবং বাইবেলের নির্ভুল হওয়ার স্বপক্ষে কঠিন চাপ প্রয়োগ । তা শুধু বিশ্বাস ও শিক্ষার ক্ষেত্রেই নয় - সাহিত্য ও ঐতিহাসিক তথ্যাদির ক্ষেত্রেও । বাইবেলের ভাষা , আক্ষরিক অর্থেই তাদের গড় এর - এভাবে ' মৌলবাদ ' এমনই একটি শব্দ যা প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যবহৃত হয়েছিল খ্রীস্টানদের একটি দলের জন্য যারা বিশ্বাস করতো ' বাইবেল ' কোনো ধরনের ভুল ভ্রান্তিহীন , আক্ষরিক ভাবেই আল্লাহর কথা ।
পরিসংখ্যানকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে মনে করা হয় থাকে । সাইনোসাইটিসে আক্রমণের জন্য কোনো পরিসংখ্যান আছে কিনা স্বাভাবিক একথা জানতে চাওয়া হয় । এ প্রশ্নের জবাবে এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বলেন , সাইনোসাইটিসের ব্যাপারে বাংলাদেশে ঠিক কোনো পরিসংখ্যান নেই । এ রোগ নিয়ে বাংলাদেশে শক্তিশালী পরিসংখ্যান চালানো না হলেও অন্য অনেক দেশে পরিসংখ্যান চালানো হয়েছে । তাতে দেখা গেছে ১০০ জনের মধ্যে ৫ থেকে ১০ শতাংশ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে । তবে ঠান্ডার দেশে এই রোগে আক্রান্তদের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পায় । ডা . খোরশেদ মজুমদার আমাদের বললেন , ঋতু ভেদে মানে শীতকাল বা গরমকালে অনেক রোগ বৃদ্ধি পায় । অর্থাৎ ঋতু অনেক রোগের ক্ষেত্রেই প্রভাব বিস্তার করে থাকে । এ ছাড়া ঋতু পরিবর্তনের সময়টি অর্থাৎ শীত থেকে গরমকালে বা গরমকাল থেকে শীত কালে যাওয়ার সময় অনেক রোগের প্রকোপ বেড়ে যায় । গরমকাল শেষে যখন শীত পড়তে থাকে তখন সাধারণ ভাবে ঠান্ডাও বেশি লাগে এবং সাইনোসাইটিসের প্রকোপও বেশি দেখা দেয় । তবে শীত পড়ে গেলে এই রোগের প্রকোপ হ্রাস পায় । কিন্তু আবার যখন ঋতু পরিবর্তনের পালা আসে অর্থাৎ গরম পড়তে আরম্ভ করে তখন এলার্জির উৎপাত বাড়ে আর একই সাথে এই রোগও বাড়তে থাকে ।
অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে শহরের বিভিন্ন মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে ।
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » মুঠোফোন » মডেম হিসাবে মোবাইল ফোন
আপডেট ভার্সন ইনস্টল করেও দেখলাম কিন্তু কোন কাজ হল না ।
মথি 24 : 36 কিন্তু সেই দিনের ও সেই দণ্ডের তত্ত্ব কেহই জানে না , স্বর্গের দূতগণও জানেন না , পুত্রও জানেন না , কেবল পিতা জানেন ৷
দিনের বিশেষ কিছু সময়ে সার্ভার প্রচন্ড স্লো হয়ে যায় … … … এই নিয়া নিজেরও মেজাজ খারাপ সার্ভার হোস্ট বলল সামনের সপ্তাহের মধ্যে নাকি এর সমাধান পাব … … … দেখি কি হয়
লেখক বলেছেন : জাহাজী চিটাংগ্যা পোলা মেডিত পইরলে সোনা ।
* * জুলভার্নের লেখা বই গুলো আসলেই দারুন মজার আশা করি আপনাদের ভালোলাগবে * *
মনোচিকিত্সকের আত্মহত্যা : মেডিকেল রিপোর্টার জানান , রাজধানীর পল্লবীতে গতকাল আত্মহত্যা করেছেন একজন মনোচিকিত্সক । বেলা ৩টার দিকে মিরপুর ১০নং সেকশনের বেনারশী পল্লীর বাসায় বাথরুমে ঢুকে নিজ গলায় ধারাল ব্লেড চালান এসএম কামরুল ইসলাম নামের ওই চিকিত্সক । বাসায় লোকজন টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যান । সেখানে রাত ৯টার দিকে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি । ডা . কামরুলের বয়স হয়েছিল ৪৮ । তার স্ত্রী ও একটি কন্যাসন্তান রয়েছে । ভাগ্নে রাতুল জানান , ডা . কামরুল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করেছিলেন । বেশ কিছুদিন ধরে তিনি মিরপুরের একটি মনোরোগ ক্লিনিকে রোগী দেখছিলেন । রাতুল আরও জানান , বাসায় একটি চিরকুট পাওয়া গেছে । তাতে তিনি তার আত্মহত্যার পেছনে চাকরি ও পারিবারিক সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন । সম্প্রতি ডা . কামরুল মাদকাসক্তও হয়ে পড়েছিলেন বলে জানান রাতুল ।
Download XML • Download text