ben-10
ben-10
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
সাধারণ ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারে যে কাজটি সবচেয়ে বেশি করেন , সেটি হলো অফিস প্রোগ্রামের ব্যবহার । ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওয়েবভিত্তিক অফিস প্রোগ্রামগুলোও জনপ্রিয় হচ্ছে । এ ধরনের প্রোগ্রাম ব্যবহার করার প্রধান সুবিধা হলো , বন্ধু বা সহকর্মীদের সঙ্গে সহজেই ফাইল আদান - প্রদান করা এবং সমন্বিতভাবে কাজটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়া । অন্যদিকে ডেস্কটপ কম্পিউটারে ব্যবহূত অফিস প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে মাইক্রোসফট অফিস বেশি জনপ্রিয় । সম্পাদনা ও ফরম্যাটিং করার জন্য অনলাইন প্রোগ্রামগুলোর চেয়ে এতে অনেকটাই বেশি সুবিধা পাওয়া যায় । তবে সমন্বিতভাবে কাজ করার সরাসরি কোনো সুবিধা পাওয়া যাবে না এসব গুচ্ছ সফটওয়্যারে । মাইক্রোসফট অফিস থেকেই যদি লেখা বা ছবি ইন্টারনেটে প্রকাশ ( আপলোড ) , ডকুমেন্ট সমন্বয় , হালনাগাদ বা সিনক্রোনাইজ করার ব্যবস্থা থাকে , তবে সেটি সবচেয়ে বেশি কার্যকর হতো । অতিরিক্ত কিছু প্রোগ্রাম ( প্লাগ - ইন ) ব্যবহার করে ডেস্কটপের ফাইলগুলো ওয়েবভিত্তিক গুগল ডক , জোহো ও মাইক্রোসফট অফিস লাইভের মতো সফটওয়্যারের ( আরও … )
ড্রাইভার আবশ্যক : জরুরী ভিত্তিতে একজন শিক্ষিত অভিজ্ঞ ড্রাইভার আবশ্যক । যোগাযোগঃ ফোন নং - ০১৭১৭৩০৮২৯৫ । সি - ১৫৭৪৫
জেনারেশন৭৫ বলেছেন : যদি ও আমি এই ফিল্ডের না । তারপরেও যতটুকু ব্যাকটেরিয়া দিয়ে বিদ্যুত উৎপাদনের কাজ গবেষনা প্রতিষ্ঠান গুলো অনেক কাজ জরছে । গত বছর একটা সেমিনারে যোগ দিয়েছিলাম সেই সেই পেপারটির মুল থীম ছিলো ব্যাকটেরিয়া থেকে বিদ্যুত উৎপাদন । কোন পদার্থ ইলেকট্রন ট্রানেফার করতে পারলে অবশ্যই বিদ্যত উৎপাদন সম্ভব । আসলে কার্বন ইমোশন করতে পারে এরকম উদ্ভীদ থেকে বিদ্যউত উৎপাদন সম্ভব । তবে শেষ কথা হচ্ছে এখনো এর প্যাকটিক্যাল ভেলুটা অনেক কম । আরো গবেষনার দরকার . . . . .
মিলন মেলার স্পটে ঢুকেই দেখি বেশ কিছুক্ষন আগেই অনুষ্ঠান শুরু হয়ে গেছে পরিচয় পর্বের প্রায় শেষ পর্যায়ে আমি মাসুদ ভাই রাসেল বোরহান কাউছার আহমেদ ভাই একই সময়ে অনুষ্ঠানে যোগ দিলাম এবং আমরা আমাদের পরিচিতি দিলাম ।
ব্যাখ্যা করার দরকার মনে করছিনা , ততটা সময়ও নেই । শুধু এইটুকুই বলি যা আগেই বলা উচিত ছিল - - কারো প্রচেষ্টাকে ছোট করার জন্য আমি এটা বলিনি । অনেকেই যা করেছে তা তাদের ভালবাসার তাগিদ থেকেই করেছেন - এটা আমি বিশ্বাস করি । তবে ব্যক্তিগতভাবে একাধিক ভোট দেয়াটা একদম পছন্দ করিনি । আমার যেমন নিজের কিছু ব্যাখ্যা আছে তেমনি স্বীকার করছি যারা এই উদ্যোগের সাথে নিজের সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে তাদেরও ব্যাখ্যা আছে । তবে পুরা ব্যাপারটাই আমার কাছে একদম ভালো লাগেনি ।
হরতালের রাজনীতি তথা ক্ষমতা দখলের রাজনীতিকে প্রতিহত করা তৃতীয় শক্তির উত্তরণ না ঘটা পর্যন্ত সম্ভব না ।
ইংরেজদের গোলামী থেকে ভারত যখন স্বাধীনতা অর্জন করল তখন ভারত - মুক্তির অসংখ্য যোদ্ধা যারা গান্ধীবাদী অহিংসার পথকে সমর্থন করেনি । ব্রিটিশ সরকার তাদেরকে ' সন্ত্রাসী ' লেবেল লাগিয়ে দিয়েছিল । সেই একই ব্যক্তিত্বদের ভারতীয়রা সম্মানিত করেছে । আর সেই একই কর্মকান্ডের কজন আখ্যা দিয়েছে ' দেশ প্রেমিক ' ।
১৪ ৷ ( ১ ) প্রতি আর্থিক বত্সর শেষ হইবার সংগে সংগে কেন্দ্র উক্ত বত্সরে সম্পাদিত কার্যাবলীর খতিয়ান সম্বলিত বার্ষিক প্রতিবেদন সরকারের নিকট পেশ করিবে ৷
আচ্ছা সম্পূর্ণ অফটপিক , ঢাকার " হন্টন বাবা " কে কি কেউ দেখেছেন ? কফি হাউজে এটা নিয়ে পোস্ট দিয়েন কেউ ।
খেলা শেষে মেসি তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন , ' এখন আরেকটি কোপা শুরু হল । আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে আর্জেন্টিনার শ্রেষ্ঠত্ব । '
লাকসাম ( কুমিল্লা ) : গতকাল দুপুরে ঢাকা - লাকসাম সড়কের মিশ্রী নামক স্থানে যাত্রীবাহী বাস ও অটো রিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে অজ্ঞাতনামা এক যাত্রী নিহত ও তিনজন আহত হয়েছে । আহতদের মধ্যে একজনকে মুমূর্ষু অবস্থায় লাকসাম সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ।
মুল ধর্ষনকারীর শাস্তি হয় কিনা সন্দেহ আছে । আর সহযোগীর কি শাস্তি হবে ? ? ? ?
হাসপাতালের লিফট থেকে মায়ের লাশটা বের করতেই আমার বোন রমিজা আমার ডাক নাম ধরে
আপডেটঃ ব্রোশিওর এর ইমেজটা প্রথমে খেয়াল করি নাই । সেখানে দেখলাম পিটিসি , ব্লগিং , ফ্রিল্যান্সিং সবকিছুর কথাই বলা আছে ।
আসসালামুআলাইকুম , সবাই আশা করি খুব ভাল আছেন । ভাল থাকবেন এটাই কামনা । যাক আসুন , টুইটে … আমাদের ভাষা বাংলা ভাষা । লাখো শহিদের রক্তে রঞ্জিত এই বাংলা ভাষা । এখন বাংলা আমাদের মাতৃভাষা । লাল সবুজের এই দেশের প্রিয় বাংলা ভাষা বিশ্বের প্রায় ৩৫ কোটি লোক এখন কথা বলে । ভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার অবস্থান ভাল হলেও কম্পিউটারে বাংলা ভাষা এখনও …
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : প্রথমবারের মতো সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে ( এসইসি ) চতুর্থ সদস্য হিসেবে আব্দুস সালাম সিকদারকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে । আজ বুধবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব রফিকুল করিমের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে একথা জানানো হয়েছে । দুপুর দেড়টার দিকে প্রজ্ঞাপনটি এসইসিতে পাঠানো হয় । এসইসির নির্বাহি পরিচালক সাইফুর রহমান এ কথা শীর্ষ নিউজ ডটকমকে নিশ্চিত করেছেন । এর আগে এসইসির ইতিহাসে ৩ জনের বেশি সদস্য কখনো ছিলেন না । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এএস / এআই / সস / ১৪ . ৩৫ঘ . )
বামপন্থি এবং বামবিরোধী অনেকেই দেখেছি , ইলিয়াস নিজেকে মার্কসবাদী মনে করেন বা বামপন্থিদের সঙ্গে কাজ করেন বলে আহাদে থাকেন বা নাক সিঁটকান । এরা উভয়েই একযোগে ইলিয়াসের সাহিত্যে শ্রেণী সংগ্রামের স্থূল সিম্পটম খুঁজতে যান , চান কোনো মহত পরিণতি এবং বলাবাহুল্য হতাশ হন । এই হতাশা তাঁদের হাতে ধরা মাপকাঠির অব্যর্থতা সম্পর্কে সন্দিহান করে না , বরং লেখকদের বিষয়েই তাঁরা বে - ইমান হয়ে যান আস্থা হারান । আরেকদল সেখানে ব্যক্তিমনের নিরবলম্ব মেটাফিজিক্স ঢোঁড়েন আর খোয়াবনামায় পোস্টমডার্নিজম হাতড়ান । সামগ্রিকভাবে ইলিয়াসের যে একটা ' হয়ে ওঠা ' আছে , এবং তিনি যে প্রচলিত সমাজবাস্তবতার ভারি পাথর বয়ে বয়ে হাঁটা কিংবা রোমান্টিক জগতচেতনার মোমের পাখনার উড়ালের বাইরে যেতে চেয়েছেন , সেই অভিজ্ঞতার আস্বাদন আর হয়ে ওঠে না ।
দালানগুলো নিচ্ছে কেড়ে আবাস যাচ্ছে তারা শহর থেকে যায় ছুটে যায় বহর থেকে দালান তুলে আমরা বলি - সাবাস !
হা হা হা আমার আর বলার কিছু নাই ; সবাই ভাষা সংযত করুন । মতপ্রকাশের স্বাধীনতার একটা বড় ত্রুটি হল . . . থাক আপনারা আশাকরি বুঝতে পেরেছেন । পরান , মডারেটররা কী করবেন সেটা আপনাকে বলে দিতে হবে না । আর তাঁরা কী করবেন সেটা সবাই কে সবসময় জানাতেও বাধ্য নন । ধন্যবাদ । আর মডারেটররাও মানুষ . . . তাই না ? হা হা হা
আমি যে টপিকে মাইনাস দিয়ে ছিলাম সেখানে কোন ম্যাচ স্পটফিক্সিং এর ব্যাপার ছিল না , কিন্তু মডুরা সেই টপিকটি মুছে দিয়েছে ।
হারিয়ে যাচ্ছে প্র জা প তি মাহবুব রেজা
লালসালু বলেছেন : বাঙ্গালীরে বইতে দিলে হুইতে চায় । জোড়া মিলানোর পরে বলবে " বিজোড় মিলামু ' "
নিউজডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ; পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা দেয়ার পর পৌর উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদনে তোড়জোড় শুরু করেছে সরকার । দেশের ১৪ জেলার ১৯ পৌরসভা উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদনের আয়োজন শুরু করেছে পরিকল্পনা কমিশন । এ প্রকল্পে ব্যয় করা হবে ৪শ ' ৫১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা । প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সংশ্লিষ্ট পৌরসভা । প্রকল্পের কার্যপত্রে জানুয়ারিতে কাজ শুরুর তাগাদা দেয়া হয়েছে । এর মধ্যে ১৫ পৌরসভার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছে ইসি । এদিকে , অবকাঠামো উন্নয়নের এ কার্যক্রম পৌরসভা নির্বাচনকে প্রভাবিত করার আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা । নির্বাচন কমিশন ( ইসি ) সূত্রে জানা গেছে , নির্বাচনী এলাকায় নতুন উন্নয়ন প্রকল্প না নেয়া ও চলতি প্রকল্পের কাজ সাময়িক বন্ধ রাখতে সংশি ¬ ষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে চিঠি দিচ্ছে ইসি । পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের আয়োজনে গতকাল অনুষ্ঠিত প্রকল্প মূল্যায়ন সভায় ( পিইসি ) প্রাথমিক অনুমোদনের জন্য উত্থাপন হবে । এরপর চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য শিগগিরই প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহি কমিটি ( একনেক ) সভায় উত্থাপন করা হবে বলে পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে । প্রকল্পভুক্ত ১৯ পৌরসভার মধ্যে ১৫টির ইতিমধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে । এগুলো হলো - গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া , মাদারীপুরের শিবচর ও কালকিনি , কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর ও ভৈরব , ফরিদপুরের বোয়ালমারী , ময়মনসিংহ সদর , জামালপুরের মাদারগঞ্জ , পাবনার সুজানগর , সিরাজগঞ্জের উল ¬ াপাড়া , মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ , যশোরের নওয়াপাড়া এবং ভোলার চরফ্যাশন । এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের আইন বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান , তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনী এলাকায় সব ধরনের উন্নয়ন প্রকল্প সাময়িক বন্ধ রাখাই ভালো । উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে নির্বাচন প্রভাবিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে । এর আগেও ইসি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ( সিসিসি ) নির্বাচনে সব ধরনের উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ বন্ধ রাখতে নির্দেশ দিয়েছিল । নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে , তফসিল ঘোষিত পৌরসভায় নতুন উন্নয়ন প্রকল্প চালু না করা এবং চলতি প্রকল্পের কাজ সাময়িক বন্ধ রাখাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ; স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ; খাদ্য , ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়সহ সংশি ¬ ষ্ট সংস্থাকে শিগগিরই চিঠি দেবে ইসি । পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানায় , বিভিন্ন পৌরসভা উন্নয়নের এ প্রকল্পটি শুরু করার কথা ছিল চলতি বছরের জুলাই থেকে । কিন্তু নানা কারণে যথাসময়ে প্রকল্পের কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি । তাই প্রকল্পটি দ্রুত অনুমোদন ও জানুয়ারিতে কাজ শুরু করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে । প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হলে ১৯ পৌরসভার ১৩ লাখ পৌরবাসীকে সেবা দেয়া সম্ভব হবে । সূত্র জানায় , ১৯ পৌরসভার মোট আয়তন ২শ ৮২ দশমিক ০২ বর্গ কিলোমিটার । প্রকল্পের আওতায় এসব পৌরসভার রাস্তাঘাট , ব্রিজ / কালভার্ট , বাস টার্মিনাল , ড্রেন নির্মাণ করা হবে । প্রকল্প প্রস্তাবনায় জুলাই ২০১০ থেকে জুন ২০১৩ এর মধ্যে কাজ শেষ করার প্রস্তাব করা হয়েছে । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এমএ / এসএকে .
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান , সকাল ৬টার পর মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে দিনের প্রথম মিছিল বের করতে গেলে পুলিশ বাধা দেয় । এমন সময় বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবেদিন ফারুক পুলিশের সদস্যদের ভেতর তাঁর স্কুলবেলার এক বন্ধুকে দেখতে পান । বন্ধুকে দেখতে পেয়ে তিনি মাতৃভাষায় ' কিতারে মোবারইক্যা তুই ভালা আছত্তি ? ' বলে এগিয়ে যান বুকে জড়িয়ে ধরতে । বেরসিক পুলিশের সদস্যরা নোয়াখাইল্যা ভাষা বুঝতে না পেরে ভেবে বসে জয়নুল আবেদিন ফারুক পুলিশ অফিসার মোবারক আলিকে আক্রমণ করতে যাচ্ছেন । তখন তারা তাঁকে নিবৃত্ত করতে পুটুতে ডাণ্ডা দিয়ে বাড়ি মারে । এমতাবস্থায় মির্জা আলমগীর এগিয়ে যান ফয়সালা করার উদ্দেশ্যে । তখন পুলিশদের একজন মির্জা আলমগীরকে মাটিতে ফেলে পুটুতে কয়েকটি বাড়ি মারে ।
হয়তো আছো অনেক দূরে তবুও তোমায় চাই মিশে যাক সেই সত্তা দেহের কণায় কণায় তোমায় যদি পাই ! হারিয়ে যেতে চাই না নামহীণ , হারালে হারাক তোমার চোখে থাকুক তার রেশ একান্ত অমলিন । আর জ্বলুক এ বুক তোমার আগুনে নিভতে দাও এ জ্বালা তোমার করতলে । আগলে রেখো শক্ত বাহুতে বাঁচিয়ে দিও পতনের দ্বার হতে ।
বিকাল ৩ টা ৩০ মিনিট , সোমবার ২০ জুন ২০১১
উপরোক্ত কালক্রম অনুযায়ী , ২৭ মার্চ মেজর জিয়াউর রহমানের ঘোষণা পাঠের আগ পর্যন্ত বহির্বিশ্ব বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা শুনতে পায়নি । স্বাধীনতার ঘোষণার এই বিবরণটি ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়েছে এবং প্রথাগত বিচক্ষণতায় প্রতিফলন ঘটিয়েছে । এটা গত তিন দশক ধরে তৈরি হয়েছে । উদাহরণ হিসেবে , জনপ্রিয় ইন্টারনেট বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ায় কালুরঘাট রেডিও ট্রান্সমিটার - বিষয়ক নিবন্ধে বলা হয়েছেঃ ' ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ এম এ হান্নান স্বাধীনতার প্রথম ঘোষণার একটি ইংরেজি অনুবাদ পাঠ করেছিলেন · · · · · · ধারণা করা হয় , স্বাধীনতার প্রথম ঘোষণা বিশ্ব গণমাধ্যম ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ব্যাপকভাবে পৌঁছায়নি । ' মেজর জিয়াউর রহমানের শুরুর কথাগুলো ছিল বাংলায় ' আমি মেজর জিয়া বলছি ' । এরপর তিনি সার্বভৌম - স্বাধীন বাংলাদেশের ঘোষণা পাঠ করেন , যা বার্তা সংস্থাগুলো শুনতে পেয়েছিল এবং তারা তা সারা বিশ্বে ব্যাপকভাবে প্রচার করে ।
ঢাকা , ৬ জুলাই : ঢাকার বাড্ডা থানার বেরাইদ ইউনিয়নের একটি গ্রাম বড় বেরাইদ । বালু নদীর তীর ঘেঁষে গড়ে ওঠা এ গ্রামের মাত্র বিঘা দুয়েকের একটি মুরগির খামারকে কেন্দ্র করেই কার্যক্রম চলছে ওমেগা আইল্যান্ডের । ঢাকার বুকে আলাদা একটি দ্বীপের প্রলোভন আর টিভি চ্যানেলে দৃষ্টিনন্দন বিজ্ঞাপন প্রচার করে ইতিমধ্যে শতকোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে অনুমোদনবিহীন এ প্রকল্প থেকে । অবশ্য দেরিতে হলেও অবৈধ ও বেআইন আখ্যা দিয়ে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শুরু করছে রাজউক । নদীর জলপূর্ণ জায়গাতেই সাইনবোর্ড ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার কারণে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলা করার উদ্যোগ নিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর ।
আমি সেই মানুষগুলোকে সহ্য করতে পারি না যারা আমার ব্যাপারে বেশি উদ্বিগ্ন , যারা সরাক্ষণই আমার শরীর - স্বাস্থ্যের খবর নিতে থাকে । অথবা যারা আমাকে এজাতীয় প্রশ্নে বিরক্ত করে যে , " হেনরি তুমি আমার সঙ্গে দেখা করো না আজকাল , তুমি কি আমাকে আর পছন্দ করো না , আমি কি তোমাকে কষ্ট দিয়েছি কোনভাবে ? " আমাকে তাদের কাছ থেকে চিরতরে দূরে সরিয়ে দেওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট । একজন প্রকৃত বন্ধুর এজাতীয় প্রশ্ন করার দরকার পড়ে না । তোমার প্রয়োজনের মুহূর্তে সে ঠিকই তোমার পাশে থাকে আবার একইসঙ্গে নিজেকে কীভাবে সম্মানজনক দূরত্বে রাখতে হয় তা - ও তার অজানা নয় । একজন খাঁটি বন্ধু ঠিক সেই মুহূর্তটি থেকে শুরু করতে পারে যখন তোমার সঙ্গে তার শেষ দেখা হয়েছিল , তা সেটা এক সপ্তাহ , এক মাস কী কুড়ি বছরই হোক না কেন !
মাহমুদ : অনেকেই মনে করে শামসুর রাহমানের সাথে আমার দ্বন্দ্ব ছিলো । ঘটনা তা না । শামসুর রাহমান আমৃত্যু আমার বন্ধুই ছিলেন । হঠাত্ হঠাত্ কাউকে না জানিয়ে আমার বাসায় চলে আসতেন । শামসুর রাহমান মনে করতো সে মরে গেলে তার কবিতা কেউ পড়বে না । রাহমানতো তার গোটা জীবন কবিতার জন্য ব্যয় করেছেন । তাকে নাগরিক কবিই বলা হতো । তার মধ্যে একটা সহজ - সস্তা জনপ্রিয়তার স্বভাব ছিলো হয়তো তবুও তো তিনি বড় কবি । আল মাহমুদ ও শামসুর রাহমান শিরোনামে একটি বই লিখেছেন নাসির আলী মামুন । ওখানে আমাদের দু ' জনের সাক্ষত্কার আছে । শামসুর রাহমান ভীষণ কষ্ট পেয়ে মারা গেছেন । তার মধ্যে সব সময় একটা ভয় ছিলো , এই ভয়টা হলো কবরের ভয় । মরণের ভয় । রাহমানের ' স্বাধীনতা তুমি ' নামক কবিতাটিতো ভীষণ জনপ্রিয় । আমার সাথে তার বিশ্বাসের মৌলিক পার্থক্য ছিলো এটা ঠিক । সাহিত্যে কার কি অবদান , তা পাঠক বিচার করবে । শামসুর রাহমান আমার পার্শ্ববর্তী সহগামী লেখক ।
রায়ানস বেশ কম দামে রাখে । তবে সবসময়ই কমে রাখে মনে হয় না ।
এবং শুকুর যদিও তার খুর দ্বিখন্ডিত এবং খুরযুক্ত পদ বিশিষ্ট । এমন কি সে চিবিয়ে খায় , যাবর কাটেনা । ( তবু ) ওটা অপরিচ্ছন্ন ( অপবিত্র ) তোমার জন্য " ।
লেখক বলেছেন : দাওয়াত রইল । জ্যাম থেকে রক্ষা পেতে একদিন দুলাভাইকে নিয়ে আমার অফিসে চলে আসবেন - দুলাভাইর সৌযন্যে এখানেই পুরানো ঢাকার খাবারের এন্তাজাম করা হইবে ।
প্রায় ৯ মাস অপেক্ষার পর গঠিত হয়েছে সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি । গত রবিবার ছাত্রলীগ সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন ও সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন সিলেট জেলা ও মহানগর কমিটি অনুমোদন দেন । কমিটি গঠিত হওয়ায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উত্সাহ - উদ্দীপনা বিরাজ করছে । ছাত্রলীগের একাধিক নেতা বলেন , প্রকৃত ও মেধাবী ছাত্র এবং সংগঠনের জন্য ত্যাগী , সত্ ও যোগ্যদের
মাইক্রোটিউনস » ইয়াসিন আরাফাত » ১৫ ডিসেম্বর , ২০০৯ » ১ টি মন্তব্য » 337 বার দেখা হয়েছে
বিলেত মানে লন্ডন বলা যায় এ যেন প্রবাসে একখন্ড বাংলাদেশ । বাঙ্গালী হিসেবে নিজেদের ইতিহাস , ঐতিহ্য , সংস্কৃতি সর্বোপরি বাঙ্গালীয়ানার কি চান আপনি এখানে … এখন আপনি সবই পাবেন এই একখন্ড বাংলায় … শুধু হরতাল ছাড়া সবই হচ্ছে এখানে … আওয়ামী লীগ , বিএনপি , সভা - সমিতি , রাস্তায় প্রতিবাদ কর্মসুচি , দলীয় কোন্দল , সংবর্ধনা , পদের জন্য লবিং , শুধু তাই নয় এখানে হয়তো রমনার বটমুল নেই কিন্তু তাই বলে বৈশাখী মেলায় হাজার হাজার মানুষের ঢল নামবেনা তা তো হতে পারেনা ।
সকলকে অনেক ধন্যবাদ । বাংলালায়নের সাথে আলোচনা হয়েছে , সমস্যা তাদের ছিল সাইটের নয় । তবে তারা বেশ friendly . মুল অফিসের কয়েকজন এক্সপার্ট একটা temporary solution দিয়েছেন এবং বললেন যে তারা স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা করবেন । সমাধানটি এখানে বিস্তারিত ছবি সহ আছে । http : / / www . facebook . com / WebcoachbdForDeveloper কিউবির সমাধানটিও প্রায় একই , লিংকে বিস্তারিত আছে ।
@ একলব্য , আমার মনের ভাবটা আপনি এক লাইনে বলে দিয়েছেন
পোস্ট করা হয়েছে : রবি অক্টোবর ২৫ , ২০০৯ ১২ : ০৮ পূর্বাহ্ন
দিনাজপুর , ২২ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : দিনাজপুর সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলছে । আজ বুধবার সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয় । কোনো রকম বিরতি ছাড়া চলবে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত । যে সব ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেগুলো হলো - চেহেলগাজী , সুন্দরবন , ফাজিলপুর , শেখপুরা , শশরা , আউলিয়াপুর , উথরাইল , শংকরপুর , আস্করপুর ও কমলপুর । মোট ৯৩টি কেন্দ্রের ৫২৮টি কক্ষে ভোটগ্রহণ করা হচ্ছে । এর মধ্যে ৪২টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে চিহ্নিত করা হলেও এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত কোথাও কোনো গোলযোগ হয়নি । ১০ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৪৩ , সাধারণ সদস্য পদে ৩৮১ এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১২১ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন । জেলা নির্বাচন কমকর্তা নুরুজ্জামান তালুকদার জানান , সদর উপজেলার মোট ভোটার ১ লাখ ৮৭ হাজার ৮৪৪ জন । এদের মধ্যে পুরুষ ৯৪ হাজার ৭৩৫ এবং মহিলা ভোটার ৯৩ হাজার ১০৯ জন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এমএল / রাজ / ১০৪২ ঘ . )
৫ . সকল এ্যাড দেখা শেষে আপনার মোট এমাউন্ট অর্থাৎ কত সেন্ট বা ডলার হল সেটি দেখে নিন My Stats লিঙ্কটিতে ক্লিক করে । ৬ . সবশেষে logout করে বেরিয়ে আসুন ।
সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত . কোনো প্রবন্ধ বা খবরের পূর্ণ অথবা আংশিক ব্যবহারে " রেডিও রাশিয়ার " উদ্ধৃতি দেওয়া বাধ্যতামূলক ( ইন্টারনেট সাইটে - " রেডিও রাশিয়ার " লিঙ্কের কথা হচ্ছে ) . সম্পাদকমন্ডলীর e - mail ঠিকানাঃ post_ben @ ruvr . ru ইন্টারনেট সাইট STEK কোম্পানির সহযোগে তৈরি করা হয়েছে .
আপনাকে নিয়মিত প্রজন্মে থাকতে হবে । তাহলে পিন নাম্বার পেয়ে যাবেন ।
ক . ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে দালাল আইন করে ট্রাইবুনালের মাধ্যমে স্বাধীনতাবিরোধীদের বিচারকার্য শুরু হয় । প্রাথমিক অবস্থায় অভিযুক্ত ছিল ৩৬ হাজারেরও বেশী লোক । এদের বেশীর ভাগের বিরুদ্ধেই সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছিলো না ; আর বেশীর ভাগেরই অপরাধের মাত্রা তেমন গুরুতর ছিলো না । এ কারণে মূল অপরাধীদের পেছনে যেন মনোনিবেশ করা যায় সে জন্য ১৯৭২ সালের ৩০ নভেম্বর সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয় । কিন্তু এই ক্ষমা শুধু তাদের জন্যই প্রযোজ্য ছিল যারা হত্যা ধর্ষণ অগ্নি - সংযোগ বা এ জাতীয় গুরুতর অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল না । সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পরও প্রায় ১১ হাজার ভয়ংকর অপরাধীর বিরুদ্ধে অভিযোগ এবং বিচার কার্য বহাল ছিল । সেই বিচারে চিকন আলী নামের এক কুখ্যাত রাজাকারের বিরুদ্ধে ফাঁসীর আদেশও হয়েছিল ।
আম ব্লগার বলেছেন : অপনার প্রতিটি পয়েন্টের সাথে একমত ।
তিনি বলেন , ব্যাপারটা নিয়ে চিন্তিত মুসলিম সম্প্রদায়ও ৷ তরুণদের উগ্র ইসলামপন্থার দিকে ঝুঁকে পড়াটা ব্যাহত করতে চায় তারা ।
রাষ্ট্র বিষয়ক আরেকটি অর্থহীন লেখা - অনেকদিন ধরে ড্রাফট আকারে পড়ে ছিল - ভাবলাম , শেষ করে পোস্ট দিই । আশির দশকে একজন স্বৈরশাসক , যার নামের প্রথম অংশকে সংক্ষিপ্ত করে অনেকে হোমো নামে উল্লেখ করে থাকেন , আমাদের জন্যে রাষ্ট্রীয় ধর্মের ব্যবস্থা করেছিলেন । তিনি তার ধর্মের কতটুকু বিশ্বাস ও পালন করতেন , সেটা এখানে খুব একটা বিবেচ্য বিষয় নয় ; তবে তার চরিত্র কতটুকু উন্নত ছিল সেটা লিখে আমার এই পোস্টকে অপবিত্র করতে চাই না । তার আগে জলপাই বাহিনী থেকে আসা আরেকজন শাসক ধর্মনিরপেক্ষতা নামের অংশটি মুছে ফেলে ইসলামিকরণ করে ফেলেন রাষ্ট্রকে ; অপ্রাসঙ্গিক ভাষায় বললে , আমাদের রাষ্ট্রযন্ত্রের খতনা দেয়ার ব্যবস্থা করেন । ইতিহাস ঘাঁটা আমার কাজ নয় , আর সে সুযোগ বা যোগ্যতা কিংবা পড়াশোনাও নেই খুব একটা । তবে , রাষ্ট্র পরিচালনার সাথে জড়িত মানুষগুলো যে হাস্যকরভাবে ধর্মের প্রতি নিজেদের বিশ্বাস উপস্থাপনের চেষ্টা করেন - এটা নিশ্চয়ই অস্বীকার করবেন না কেউ । বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ আন্দোলনের নেতা , যাকে আমরা ৭৫ এ মেরে ফেলেছিলাম , তাঁর কন্যা , যিনি একই সাথে তাঁর পিতার রেখে যাওয়া দলটির প্রধানও ; নির্বাচন আসলে হিজাব - টিজাব ধরা শুরু করেন । নির্বাচনের আগে পীর - মুর্শিদ খুঁজে বেড়ান বলে রাজনৈতিক বাজারে কথাও প্রচলিত আছে । আর সদ্যবিদায়ী সরকারপ্রধান , কিছুদিন পরপর ধর্মীয় তীর্থভ্রমণ [ হ্যাঁ , সরকারি ও আরবীয় তেল সাম্রাজ্যের একনায়কদের রাজকীয় ব্যবস্হায় অবশ্যই ] করে নিজের বিশ্বাস আমাদের সামনে তুলে ধরেন : : আমরা বিশ্বাসীরা যারপরনাই মুগ্ধ হই আর ভোটপূজার মাধ্যমে তার প্রতিদান দেয়ার ব্যবস্থা করি । আপনার - আমার ধর্মানুভূতির ব্যবহার যে করে তারা চলে যান মসনদে : : তারপর ভুলে থাকেন আমাদের - তবে তাঁরা , তাঁদের আজ্ঞাবহ রা আমাদের ধর্মানুভূতির দিকে খেয়াল রাখেন - কেউ যেন আহত না করে বসে আমাদের ধর্মেন্দ্রিয় - সে ব্যাপারে কঠোর দৃষ্টি রাখেন ; রাষ্ট্রীয় ধর্মের নয় এমন মানুষদের পুড়িয়ে মারা হয় , লাইসেন্সপ্রাপ্ত কালো কুকুরের দল আইনশৃঙ্খলা রক্ষার নামে বিনা বিচারে হত্যার তালিকা লম্বা করতে থাকেন , সংবাদজীবীরাও হিসাব রাখতে পারেন না সে হত্যার , সে হত্যা ধর্মসিদ্ধ কি না - এ নিয়ে ধর্মের নামে ফেনা তুলে ফেলা বিশ্বাসীরা কেউ প্রশ্ন তোলে না । আমাদের পোশাক - শিল্পীরা , যাদের কল্যাণে মেইড ইন বাংলাদেশ লেখা ট্যাগ শোভা পায় প্রথম বিশ্বের মানুষের পরিধেয় পোশাকে ; সম্মান ও প্রাণ হারান বাড়ি ফেরার পথে । পিতা - পুত্রকে টুকরো টুকরো করে ফেলে রাখা হয় রাজধানী থেকে দূরে , আমাদের ক্যাবল টিভিতে সে দৃশ্যের ঝাঁপসা ভার্সন প্রচারিত হয় । আরও কত কিছু ঘটে রোজ , আমরা খবর দেখে আর পড়ে শেষ করতে পারি না । তবুও আমাদের কোন ই ন্দ্রিয়ই আহত হয় না , হয় না আঘাতপ্রাপ্ত । শাসকরাও হন না উদ্বিগ্ন । আমরা কেউই বলিনা যে , এই ঘটনায় আমি মানসিকভাবে আহত হয়েছি , হ্যাঁন - ত্যান . . . কিংবা রাষ্ট্রের কাছে দাবি করে বসি না কোন আবদার । আমাদের ধর্মবিশ্বাসীরা বের করেনা কোন মিছিল , যে তাদের ইন্দ্রিয় আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে - যেমনটা তারা করে সুদূরে থাকা ফিলিস্তিনীদের জন্যে । আর কিছু না হোক , আমাদের শাসকেরা আমাদের ধর্মানুভূতির ব্যাপারের সতর্ক থাকেন , তাই হুমায়ুন আজাদ এর রচনা নিষিদ্ধ হয় , দেশের একমাত্র পূর্নাঙ্গ বিমানবন্দরে আরবিতে স্বাগতবাণী লেখা থাকে , ইসলাম ধর্মবিষয়ক প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাকে উচ্চতর শিক্ষার মর্যাদা দেয়া হয় ; প্রফেটের কার্টুন দেখে ধর্মানুভূতি আহত হয়েছে বলে কষ্ট করে রাষ্ট্রীয়ভাবে কূটনৈতিক প্রতিবাদ জানানো হয় ডেনমার্ক সরকারকে । বৈদেশিক নীতিতে যতই দূর্বলতা থাকুক না কেন , আমাদের বলা - না - বলা কোন কাজে আসুক আর নাই আসুক , সে ব্যাপারে আমরা কার্পণ্য করি না । অথচ প্রতিবেশির সাথে সম্পর্কে টানাপোড়েনে কূটনৈতিক তৎপরতার প্রয়োজনীয়তা শাসকদের কাছে গুরুত্ব পায় না । কারণ আমাদের ধর্ম - ইন্দ্রিয় শাসকদের কাছে বেশি জরুরি । কিন্তু , আসল কথাটা জোরে - সোরে বলতে আমাদের ভয় করে । আমরা ভীরু আর সবকিছু ছাপিয়ে অসহায় ছা - পোষা মধ্যবিত্ত - এত জটিল সব ব্যাপার - স্যাপারে আমাদের কিছু যায় আসে না । আমরা একবার আ . লী . রে ভোট দিই তো - পরের বার বা . জা . দ রে - নে তোরাই ভাগ করে নে - এরকম একটা ভাব থাকে স বার মনে । আমরা জানি - এরা কেউই ধর্ম নিয়ে বড় - বড় কথা নির্বাচনের পর আর বলবে না - মোল্লাগিরি ইলেকশন শ্যাষ হইলে খতম । কিন্তু , ধর্মব্যবসায়ীরা তো কম যায় না - ওরা টিকে থাকে তেলাপোকার মতো - লালসালুর মজিদ এর মতো উড়ে এসে জুড়ে বসে আপনার - আমার ধর্মের রক্ষাকর্তা হয়ে দাঁড়ায় - আমাদের ধর্ম বেচে খায় । রাষ্ট্রের প্রতিনিধিপরিষদেও বসে পড়ে । আমার ধর্ম ইন্দ্রিয় আমার - তার জন্যে এই তেলাপোকাগুলোর দরকার আছে কি ? প্রার্থনা করবো - তেলাপোকাদের বিনাশ হবে , আর শাসকেরা ক্ষমতায় থাকার জন্যে ধর্মের উপরে ভর করবেন না - সেই নতুন দিনের অপেক্ষায় । বামের ছবি : খতমে নবুয়ত আন্দোলন নামের একটি গ্রুপের আহমদিয়া দের মসজিদ ভাঙার দৃশ্য - ডেইলি স্টার থেকে নেয়া ডানের ছবি : লালসালু , " Tree Without Roots " ; তানভীর মোকাম্মেল এর ফিল্ম থেকে
তমসো দীপ তসলিমা নাসরিনকে উংসর্গিত 06 May 2009
বান্দরবান , ১০ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : পার্বত্য জেলা বান্দরবানে কালাঘাটা বৌদ্ধমন্দির থেকে চুরি হয়েছে দান বক্সের টাকা । শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে । মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রকৃতি বড়ুয়া জানান , চোরেরা শনিবার গভীর রাতে ক্যায়য়ের প্রধান ফটকের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে দানবাক্স নিয়েছে । বাক্সটিতে ভক্তদের ১ বছরের জমানো টাকা ছিল । সদর থানার ডিউটি অফিসার এএসআই সুপ্তা জানান , কেউ এ বিষয়ে অভিযোগ করেনি । উল্লেখ্য , ১৫ দিন আগে উজানী পাড়া বুদ্ধ ক্যাং থেকে বুদ্ধমূর্তিসহ স্বর্ণালঙ্কার চুরির ঘটনা ঘটে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / সাখা / রাজ / ১৩ . ৫২ ঘ . )
রাখী বলেছেন : জোরপূর্বকভাবে কাউকে ইসলাম গ্রহণ কারানো ইসলামে সম্পূর্ণ নিষেধ , একই কথা তো আমিও বলি । আমি ধর্ম বিদ্বেসী হলেও ধার্মিক বিরোধী নই । কেউ যদি স্বচ্ছায় ধর্ম পালন করতে চায় আমি তাতে বাধ সাধব কোন যুক্তিতে ! ! ! তবে কারো বিশ্বাস যদি আমায় অপমান করে কিংবা আমার উপর অত্যাচার চালায় প্রতিবাদ তো আমাকে করতেই হবে ! ! ! মতের মিলে আপনাকে যেমন আমি সাধুবাদ জানাবো তেমনি দ্বিমতে তর্ক বিতর্কে জড়াবো । কিন্তু যাই করি আমরা যেনো একে অন্যের প্রতি সম্মান জানিয়ে চলতে পারি । শুভকামনা রইল দাদা । ভালো থাকবেন । ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থী ।
বেসরকারী চাকুরী করিতো তাই সময় কম দিতে পারি । তাও এখানকার সব ব্লগ মোটামুটি পড়া হয় ।
কি কষ্ট করতে হয় ? সামান্য জিনিস কষ্ট মনে হইলে সেটা উবুন্টুর দোষ নাকি তোমার দোষ ? আর উবুন্টু একটা ডিফারেন্ট অপারেটিং সিস্টেম , এখানে সবকিছু উইন্ডোজের মত আশা করা যাবে নাকি ? আমার মনেহয় হাসিব ভাই যেটি বললেন macchanger সফ্টওয়্যার দিয়ে সহজে বদলানো যাবে । টার্মিনালে গিয়ে এই কমান্ডটি দিয়ে এটা ইন্সটল কর . . . sudo apt - get install macchanger এরপর sudo macchanger [ - - mac = XX : XX : XX : XX : XX : XX ] device এই কমান্ডে XX এর জায়গায় তোমার ম্যাক এড্রেস বসিয়ে আর device এর জায়গায় তোমার ল্যান কার্ডের নাম বসিয়ে এন্টার চাপো । ল্যান কার্ডের নাম পাবে ifconfig কমান্ড দিয়ে . . . eth0 টাইপের কিছু । খুব কি কঠিন মনে হয় ? কঠিন মনে হইলে তোমাকে দিয়ে কিছু হবেনা । নার্সারীতে ভর্তি হও
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র যে সব রিভিউ লিখছে , সেগুলো সে কেন লিখছে আমার কাছে স্পষ্ট না । শুভ্রর কাছেও যে খুব স্পষ্ট তা মনে হয় না ।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে , দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যত খারাপই থাকুক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে যারা থাকেন বা যারা পুলিশের শীর্ষ পর্যায়ে থাকেন তারা কখনোই বিষয়টি স্বীকার করেন না । তারা সবসময় বলেন , দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যে কোনো সময়ের চেয়ে ভালো । বিগত সময়েও যারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও যেসব উপদেষ্টা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন তাদেরও ওই সময় বলতে শোনা গেছে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যে কোনো সময়ের চেয়ে ভালো । বিগত ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী সময়ে যখন মামলা হামলা বেশি হচ্ছিল ওই সময় উপদেষ্টারা বলেছিলেন , আগে মানুষ ভয়ে পুলিশের কাছে যেতে সাহস পেত না , এখন নির্ভয়ে মামলা করতে পারছে । তাই রেকর্ডে মামলা বেশি ।
আপডেট : এডিট করা সোলাইমানলিপি দিয়ে এখন ঝকঝকা বাংলা
আজ আমার সারাদিন ভালো কেটেছে । কিন্তু সন্ধার পর আমার এক বড় ভাইয়ের ২টি মোবাইল চুরি হয়েছে , এই খবর শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল ।
ছেংগারচর - ঘনিয়ারপাড়ের রাস্তা নয় যেন মরণ ফাঁদ একবার গেলে আর যেতে ইচ্ছে হয় না মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর বাজার - উপজেলা ( ঘনিয়ারপাড় ) যাওয়ার ২ কিলোমিটার পাকা রাস্তাটির পিচ ঢালাই উঠে গিয়ে বড় বড় খান খন্দক হওয়ায় যানবাহন - জন সাধারণের চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে আছে দীর্ঘদিন যাবৎ । বছরের পর বছর পার হলেও এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যস্ততম পাকা সড়কটির কোন উন্নয়ন হচ্ছে না । এখন চলছে বর্ষা মৌসুম । বর্ষার শুরুতেই বৃষ্টি শুরু হওয়ায় রাস্তাটির অবস্থা করুণ । ছেংগারচর বাজার - উপজেলা ২ কিঃ মিঃ পাকা রাস্তাটি যেন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে । উপজেলায় প্রায় ৪ লক্ষাধিক জনসাধারণের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবী ছেংগারচর - উপজেলা কমপ্লেঙ্ েযাওয়ার এ পাকা রাস্তাটির উন্নয়নের । কিন্তু তাদের দাবী উপেক্ষিত । গত ৮ - ৯ বছরেও এ সড়কটির কোন সমপ্রসারণ ও উন্নয়ন না হওয়ায় পুরো পাকা রাস্তাটিতে কয়েকশত বা অসংখ্য বড় বড় ঘর্তের সৃষ্টি হয়ে হাটু পানি জমে যায় । ফলে চলাচলে শতশত মানুষের অবর্ণনীয় দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে । ছেংগারচর থেকে উপজেলা যাওয়ার গাড়িতে ৫ মিনিটের পথ যেতে সময় লাগে বর্তমানে ৪৫মিনিট । জীবন - জীবিকার কারণে এ ভাঙ্গা সড়ক দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন শতশত মানুষ যাতায়াত করছে । এছাড়া স্কুল কলেজে যাতায়াতরত শিক্ষার্থী - যানবাহন চলাচল করতে যেয়ে কোন না কোন দূর্ঘটনার কবলে পড়ছে । এ রাস্তা দিয়ে প্রশাসনিক উচ্চ প্রদস্থ কর্মকর্তা , স্থানীয় সাংসদ সদস্য , উপজেলা চেয়ারম্যান ও প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা পাড় হতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়লেও তাদের এ বিষয়টি নজরে পড়ছেনা । যার ফলে জনমণে শুরু হয়েছে অসন্তুষ ও প্রচন্ড ক্ষোভ । এ দিকে ছেংগারচর বাজার থেকে উপজেলা কমপ্লেঙ্ েযাওয়ার যানবাহন চলাচল প্রায় বন্ধই বলা চলে । রাস্তাটি চরম খারাপ বিধায় কোন ম্যাঙ্ , ি বাস , সিএনজি , নসিমন , টমটম , মোটরসাইকেল এমনকি রিঙ্াও যেতে চায় না । অনেক গাড়ী চালক ও জনসাধারণের কাছ থেকে জানা যায় , হায়রে দুর্ভোগ , কবে শেষ হবি । একবার গেলে আর যেতে মন চায় না । বর্তমানে পাকা সড়কটির এতটাই করুণ দশা , যানবাহন চলাচলতো দূরের কথা পায়ে হেটে চলাচল দুষ্কর । এ অবস্থায় পাকা সড়কটির উন্নয়ন কাজ না হলে উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যাবে । কাজেই জনসাধারণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে জরুরী ভিত্তিতে পাকা সড়কটির উন্নয়ন করবে এমনটাই জনসাধারণের দাবী । - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - কামাল হোসেন খান মতলব ( চাঁদপুর )
সামাজিক উন্নয়নে পেশার সৃজনশীলতা ফকির ইলিয়াস - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - আমাদের সমাজে আমরা দেখি কিছু কিছু পেশা এবং তা থেকে পেশাজীবীর পদবীটিও একটি বিশেষ ভাবমুর্তি নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায় । তা শুধু একটি নির্দিষ্ট পেশা বা কাজ হিসেবে নয় , ঐ কাজের সঙ্গে কিছু বিশিষ্ট গুণাবলীর ধারক হিসেবেও । যেমন ' শিক্ষক ' শব্দটির সঙ্গে সততা , সামাজিক নেতৃত্ব , একইভাবে ' চিকিৎসক ' শব্দটির সঙ্গে সেবা , মহত্ব এসব গুণাবলী যুক্ত হয়েই ঐসব শব্দ ও পেশায় একএকটি বিশেষ ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছিল । বাঙালির সমাজ ব্যবস্খায় এক সময় ' শিক্ষক ' পেশাটি ছিল অত্যন্ত সম্মানীয় । ' চিকিৎসক ' পেশাটির কথা উঠলেই একজন সেবকের মুখ আমাদের চোখের সামনে ভেসে উঠতো খুব শ্রদ্ধার সঙ্গে । বর্তমানে সেই ধ্যান ধারণার বিয়োগাত্মক পরিবর্তন হয়েছে । মানুষ এই চলমান সময়ে ' শিক্ষক ' কিংবা ' চিকিৎসক ' পেশাজীবিদেরকে আর আগের মতো শ্রদ্ধার চোখে দেখতে দ্বিধাবোধ করেন । এর কারণ কী ? কারণ হচ্ছে , এই পেশা দুটিকে কিছু মানুষ খুবই ঘৃণ্য পর্যায়ে নামিয়ে এনেছেন । শিক্ষকের যে জ্ঞান - গরিমা থাকার কথা ছিল , তা ধারণ না করে এক - একজন শিক্ষক পরিচিত হচ্ছেন এক - একজন বিদ্যাবিক্রেতা হিসেবে । পত্রিকায় সংবাদ বেরিয়েছিল , বর্তমান বাংলাদেশ সরকার কোচিং সেন্টারগুলোর ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্খা নিতে যাচ্ছে । যে সব কোচিং সেন্টার প্রতারণা করে ছাত্রছাত্রী , অভিবাবকদেরকে ঠকিয়েছে কিংবা এখনো ঠকাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্খা নেবে সরকার । প্রাইভেট চিকিৎসা ক্লিনিকগুলোর ব্যাপারেও বিভিন্ন ইতিবাচক সিদ্ধাত্ম নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছিল । এপর্যন্ত তেমন কোনো ব্যবস্থানেয়নি বর্তমান সরকার । ইউরোপ - আমেরিকাসহ সভ্য গণতান্ত্রিক দেশে এই রেওয়াজ চালু আছে , রোগী যেই হোক তাকে জরুরি প্রয়োজনীয় চিকিৎসা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দিতেই হবে । চিকিৎসার বিল কে দেবে তা প্রাথমিকভাবে বিবেচ্য বিষয় কখনোই হয়নি । অথচ বাংলাদেশে আমরা দেখি মুমূর্ষু রোগী সামনে রেখে দরদাম হাঁকছেন চিকিৎসক । মানুষ স্বপ্ন পূরণের সিঁড়ি হিসেবে বিভিন্ন সৃজনশীল পেশাকে বেছে নেয় । সমাজ লজ্জা পায় , যখন দেখা যায় তেমনি সৃজনশীল কোনো পেশাকে ব্যক্তিগত হীনস্বার্থ হাসিলে কেউ ব্যবহার করছেন । মহান মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশে ' সাংবাদিকতা ' পেশাটিকে একটি মননশীল ধারায় রূপ দিতে অনেকেই এগিয়ে এসেছেন । কিন্তু অন্যদিকে এই পেশাকে হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার কাজেও ব্যবহার করেছেন কেউ কেউ । সামরিক জান্তাদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বাড়ি - গাড়িসহ নানা সুবিধা নেওয়ার পাশাপাশি রাজনীতিকদের খাস আনুকূল্যও নিয়েছেন কেউ কেউ । ভাবতে অবাক লাগে বর্তমানে ধ্বস নামা রাজনীতিকদের ঘনিষ্ঠজন বলে পরিচিত সাংবাদিক , সম্পাদকরা এখন দুর্নীতিবিরোধী সেজে নানা নসিহত শুনাচ্ছেন বাংলা দেশের মানুষকে । এখন তাদের লেখালেখি , রিপোর্ট দেখলে বুঝার কোনো উপায় নেই এক সময় তারা রাজ সম্পাদক ( রাজ্যের পোষ্য সম্পাদক ) ছিলেন । এরা আওয়ামী লীগের শাসনামলে যে তরিকা , বিএনপির আমলে জাতীয়তাবাদী তরিকা গ্রহণ করে ' রাষ্ট্রের কল্যাণে ' নিজেদেরকে ব্রত রেখেছেন । এখন তারা বর্তমান তদারকি সরকারের মুখপাত্র সাজতেও ব্যস্ত । মহামহিম এডওয়ার্ড সাঈদ তার এক বক্তৃতায় বলেছিলেন , ' ' পেশাজীবীদের সৃজনশীল এবং সৎ ধ্যান - ধারণাই পারে সমাজের প্রকৃত উন্নয়ন ঘটাতে । সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তিত্ববান মানুষ হচ্ছেন সমাজের আইকন । এদেরকে সমাজের ভিতও বলা হয় । যে সমাজে এই ভিত যতো বেশি গভীরে , সে সমাজই ততো শক্তিশালী । ' ' বাংলাদেশে গণতন্ত্র চর্চা এবং জনগণের আশা - আকান্ঙখা বাস্তবায়নে তৃণমূল পর্যায়ে সৎ মানুষের বেষ্টনী নির্মাণ সে জন্য খুবই প্রয়োজনীয় । মনে রাখতে হবে , যে ছাত্র বিদ্যা বিক্রেতা শিক্ষকের সাহচর্য পায় , সে কখনোই নিজেকে মহানুভবতার আলোয় আলোকিত করতে পারে না । কারণ তার জ্ঞানসীমা হয়ে পড়ে খুবই সীমিত । এখানে ভারতের একটি উদাহরণ টানা যায় । যুক্তরাষ্ট্রের আইটি , প্রযুক্তি , কারিগরি ফিল্ডে ভারতীয় তরুণদের পদচারণা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে । যুক্তরাষ্ট্রের আর্থলিংক , ডেল কম্পিউটার , এটি এন্ড টি , ক্যাপিটাল ওয়ানসহ অনেক বহুজাতিক কোম্পানি শোরুম , অফিস খুলেছে ভারতের বিভিন্ন অঙ্গ রাজ্যে । টল ফ্রি নম্বরে নিউইয়র্কে বসে ফোন করলে , অপারেটর জবাব দিচ্ছে ভারত , ফিলিপিন কিংবা থাইল্যান্ড থেকে । এই যে ব্যবসায়িক মননের বিবর্তন তা সম্ভব হয়েছে রাষ্ট্রীয় সদিচ্ছার কারণে । গড়ে উঠেছে সৎ পেশাজীবী কর্মশক্তি । একটি প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সততার কোনো বিকল্প নেই । বাংলাদেশের অতি নিকট - প্রতিবেশী ভারত যা পারছে , বাংলাদেশ তা পারবে না কেন ? তবে প্রথম কাজটি হচ্ছে সুবিধাবাদী পেশাদারদেরকে দমন করা । - # #
রবিবার এফবিসিসিআই কার্যালয়ে আসন্ন রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভায় এ তথ্য দেওয়া হয় । সভায় ব্যবসায়ী , বিভিন্ন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান , টিসিবিসহ এফবিসিসিআই সদস্যরা বক্তব্য রাখেন । সভায় এফবিসিসিআইর সভাপতি একে আজাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন , এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ - সভাপতি জসিম উদ্দিন আহমেদ , সহ - সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী , আবু আলম চৌধুরী প্রমূখ ।
ব্রিটিশরা যে অঞ্চলটিকে তাদের শ্বেতকায় বাচনভঙ্গিতে গন্ডয়ানা অর্থাৎ গন্ডদের আবাসভূমি নাম দিয়েছিল , দন্ডকারণ্য অঞ্চলটি তারই অংশবিশেষ । বর্তমান মধ্যপ্রদেশ , ছত্তিশগড় , উড়িষ্যা , অন্ধ্রপ্রদেশ এবং মহারাষ্ট্র রাজ্যের সীমানা কিন্তু এই অরণ্যাঞ্চলের মধ্যেই পড়েছে । সমস্যা সৃষ্টি করে এমন একটি জনগোষ্ঠীকে আলাদা প্রশাসনিক কাঠামোর মধ্যে বিভক্ত করে ফেলা একটি পুরনো কৌশল । তবে মাওবাদীরা এবং মাওবাদী গন্ডরা কিন্তু এ জাতীয় রাজ্য সীমারেখার বিষয়টিকে আমলেই নেয় না । তাদের মাথায় রয়েছে ভিন্ন মানচিত্র । অরণ্যের অন্যান্য প্রাণীর ন্যায় তাদেরও রয়েছে বেছে নেওয়া নিজস্ব পথ । প্রচলিত সড়ক বা পথকে তারা হাঁটার কাজে ব্যবহার করে না । তারা শুধু নিজেদের অবস্থান বদলানোর সময় এ সব রাস্তা আড়াআড়িভাবে পার হয়ে যায় । অথবা আজকাল যেমনটা তারা এম্বুশ বা ওঁৎপেতে থাকার জন্য এ সব রাস্তা বেছে নিচ্ছে । গন্ডরা এখানে ( কয়া ও দোরলা উপজাতিতে বিভক্ত ) বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী হলেও ছোট ছোট আরো কিছু জনগোষ্ঠীর মানুষও রয়েছে । জঙ্গলের প্রান্তিক এলাকা , রাস্তাঘাট ও হাটবাজারের কাছাকাছি এলাকাগুলোতে বাস অ - আদিবাসী , ব্যবসায়ী এবং অভিবাসীদের । জনযুদ্ধ গোষ্ঠীই দন্ডকারণ্যে আসা প্রথম মতাদর্শিক কোনো সংগঠন নয় । প্রখ্যাত গান্ধীবাদী বাবা আমতে ১৯৭৫ সালে ওয়ারোরা অঞ্চলে তার আশ্রম ও কুষ্ঠরোগ চিকিৎসার একটি হাসপাতাল খোলেন । রামকৃষ্ণ মিশনও আভুজমাদের গহীন অরণ্যের গ্রামগুলোতে স্কুল খুলতে শুরু করে । উত্তর বাস্তার অঞ্চলে বাবা বিহারি দাশ উপজাতি জনগোষ্ঠীর মানুষদের নতুন করে হিন্দু বানানোর এক আগ্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করতে শুরু করেন । আর এটি করতে গিয়ে উপজাতীয় সংস্কৃতিকে অবজ্ঞা ও অসম্মান করা হয় , জন্ম দেওয়া হয় আত্মঅবমাননা ও বিদ্বেষের এবং যোগ করা হয় হিন্দুত্ববাদের মহাপুরস্কার বর্ণাশ্রম । প্রথমেই দীক্ষা গ্রহণ করলেন গ্রাম প্রধান ও ভূমি মালিকরা । যেমন সালওয়া যুদুমের প্রতিষ্ঠাতা মহেন্দ্র কারমা । এদের ' দ্বিজ ' উপাধিতে ভূষিত করা হয় , যার অর্থ ব্রাহ্মণ হিসেবে দ্বিতীয় দফায় জন্মগ্রহণ করা মানুষ । ( অবশ্য এটা ছিল এক ধরনের রসিকতা । কারণ নতুন করে কেউ ব্রাহ্মণ হতে পারে না । তাই যদি হতো তবে এতদিনে আমরা একক একটি ব্রাহ্মণ জাতিতে পরিণত হয়ে যেতাম ) কৃত্রিম এই হিন্দুত্ব , উপজাতি জনগোষ্ঠীর মানুষগুলোর জন্য ততটাই উপকারী যতটা উপকারী তাদের জীবনে গ্রামের বাজারে কিনতে পাওয়া বিস্কুট , সাবান , দিয়াশলাই , তেলের মতো বাহারি পণ্যসামগ্রী । হিন্দুত্ব কায়েম করতে গিয়ে গ্রামগুলোর নাম পর্যন্ত পরিবর্তন আনা হয়েছে সরকারি ভূমি রেকর্ডে । ফলে গ্রামগুলোর এখন দুটি করে নাম । একটি জনগণের দেওয়া এবং অন্যটি সরকারের দেওয়া । যেমন ইন্নার গ্রামের নাম হয়ে গেছে চিন্নারি । ভোটার তালিকায় স্থানীয় উপজাতীয়দের নিজস্ব নাম হিন্দু নামে রূপান্তরিত হয়ে গেছে । ( মাসা কারমা হয়ে গেছে মহেন্দ্র কারমা ) । যারা এই হিন্দুত্বের মধ্যে নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করতে রাজি হয়নি তাদেরকে ' কাতওয়া ' ( যার অর্থ অস্পৃশ্য ) হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয় । আর এই অস্পৃশ্যরাই পরবর্তী সময়ে মাওবাদীদের প্রধান সমর্থক ও সহায়ে পরিণত হয় ।
স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহীতে গতকাল রোববার মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস পালিত হয়েছে । মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর রাজশাহী উপ - অঞ্চলের আয়োজনে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় বক্তারা মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার উপর গুরু - ত্বারোপ করেছেন । আসক্ত পুনর্বাসন সংস ' া আপস এই আয়োজনের সাথে ছিলো । এ উপলক্ষে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর , আপস , প্রভা , ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালসহ বিভিন্ন এনজিওর সমন্বয়ে বিন্দুর মোড় থেকে গ্রেটার রোড মসজিদ পর্যন্ত মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয় । এসময় দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় " যুবসমাজ ও স্বাস ' ্য " এবং মাদক পরিহার করুন , স্বাস ' ্য নিয়ে ভাবুন " শীর্ষক স্লোগান তুলে ধরা হয় । মানববন্ধন শেষে সাফা ওয়াং মিলনায়তনে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন , জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ও প্রচারণা কমিটির সদস্য ও রাবি মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক আ . ন . ম সালেহ , মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর গোয়েন্দা অঞ্চল রাজশাহীর উপ - পরিচালক জাহিদ হোসেন মোল্লা , রাজশাহী বিশ্ববিদ্যা - লয় স্কুল এ্যাণ্ড কলেজের মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক উন্নয়নকর্মী , নারী - নেত্রী অধ্যাপক রোজিটি নাজনীন , আপস - এর নির্বাহী পরিচালক মো : আবুল বাশার পল্টু । স্বাগত বক্তব্য রাখেন , মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর রাজশাহী উপ - অঞ্চলের উপ - পরি - চালক মলয় ভূষন চক্রবর্তী । সভা - পতিত্ব করেন , অতিরিক্ত পরিচালক আবু বক্কর সিদ্দিক । আলোচনা সভায় বক্তারা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ও প্রচারণা কমিটিকে আরো কার্যকর করার উপর গুরুত্ব দেয়া হয় । বক্তাদের একজন বলেন , মাদক ব্যবসায়ীদের ধরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা দিন । মাদকসেবীদের নয় । মাদকসেবী - দেরকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠান । তাদের অভিভাবকদের সাথে যোগা - যোগ করুন । এক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষা করুন । বক্তারা বলেন , মাদক প্রতিরোধের জন্য সচেতনামূলক প্রোগ্রামের বিকল্প নেই । বক্তারা বলেন , রাজশাহীতে মাদকে জড়িয়ে পড়ছে নারী ও শিশুরা । তারা ক্যারি - য়ার হচ্ছে । রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মাদক পরিসি ' তি মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছেছে । অন্য এলাকার অবস ' াও শোচনীয় । নগরীর পঞ্চবটি এলাকায় মাদক ব্যবসার পুঁজি যোগান দিচ্ছে নারীরা । পঞ্চবটি , সেকেরচকসহ আশেপাশের এলাকাগুলোকে মাদক - মুক্ত করার প্রোগ্রাম ব্যর্থ হয়েছে । বক্তারা বলেন , আমাদের দেশে বড় বড় অপরাধের পেছনে মাদকের প্রভাব রয়েছে । বক্তারা আক্ষেপ করে বলেন , আইনের ফাঁক গলিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পার পেয়ে যাচ্ছে । কাজেই আইনের কোন ফাঁক বন্ধ করলে মাদক অপরাধীরা পার পাবে না সেটা নিয়ে ভাবতে হবে । আপস আসক্ত পুনর্বাসন সংস ' া ( আপস ) এর উদ্যোগে ১০০ জন অংশগ্রহণকারী নিয়ে প্রজেক্ট ম্যানেজার মেসমাউল সরকার এবং মো : আবুল বাশার ( পল্টু ) এর নেতৃত্বে সকাল ৮ ঘটিকায় একটি র্যালি বের হয় । , র্যালিটি আপস জিএফ অফিস থেকে বের হয়ে রাজশাহী সিটি করপো - রেশনে গিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এর মূল মানববন্ধনে এ যোগদান করে এবং বিকেল ৫ . ০০টায় আপস , মহিষবাথান , রাজশাহী ডিআইসি আয়োজিত এক আলোচনা সভা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে । উক্ত অনুষ্ঠানে ডা : মো : শামছুল হক গাজী , পরিচালক ( স্বাস ' ্য ) রাজশাহী বিভাগ , প্রধান অতিথি হিসেবে এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে মো : কামারুজ্জামান ( কামরু ) , ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রাজশাহী সিটি কর্পো - রেশন ও মো : পিয়ার বক্স সাবেক ডিডি সমাজসেবা অধিদপ্তর রাজশাহী , অনুষ্ঠানে উপসি ' ত ছিলেন । আরো উপসি ' ত ছিলেন , আপস , সঙ্গী - ২৭ এর ডিআইসি উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট আবু রায়হান মাসুদ , ড্যাক সদস্য মো : সেলিম রেজা , সরকারি কর্মকর্তা , এনজিও প্রতিনিধি এবং রাজশাহী এসটিআই নেটওয়ার্ক কো - অর্ডিনেটর মো : আজিজুর রহমান , স ' ানীয় জনগণ , এক্স এবং কারেন্ট ড্রাগইউ - জার এবং আপস - এর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মী এবং কর্মকর্তা । বাঁচতে চাই সোসাইটি এ উপলক্ষে বাঁচতে চাই সোসাইটি রাজশাহী কাজীহাটাস ' নিজস্ব কার্যালয় হতে একটি র্যালি নিয়ে নগরভবনের সামনে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর রাজশাহী এর সাথে যৌথ কর্মসূচি পালন করে । র্যালিটি সুস ' তাগামী আসক্ত ব্যক্তি এবং চিকিৎসারত আসক্ত ব্যক্তিদের এক মিলন উৎসবে পরিণত হয় । র্যালিতে নেতৃত্ব দেন , সংস ' ার সভাপতি মো : আনোয়ার হোসেন । প্রায় ৩০ / ৩৫ জন সুস ' তাপ্রাপ্ত আসক্ত যুবক বাঁচতে চাই সোসাইটি হতে র্যালিতে অংশ নেন । পরে নিজস্ব কার্যালয়ে ফিরে সুস ' তাপ্রাপ্ত আসক্ত ব্যক্তিরা জনসাধা - রণের সঙ্গে মিলে স্বত : স্ফূর্তভাবে বাঁচতে চাই সোসাইটি আয়োজিত স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচিতে অংশ - গ্রহণ করেন । রক্তদান কর্মসূচিতে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেন সন্ধানী রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ইউনিটের সদস্যবৃন্দ এবং বাঁচতে চাই সোসাইটি এর কর্মীরা । পরে সংস ' ার নির্বাহী পরিচালক ডা : জাকিয়া হানিম ও সভাপতি মো : আনোয়ার হোসেন সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন । কেয়ার ও কেন্দ্রিয় কারাগার এ উপলক্ষে কেয়ার বাংলাদেশ রাজশাহী কেন্দ্রিয় কারাগারে বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করে । কেয়ার বাংলাদেশের প্রিজন - ইন্টারভেনশন রাজশাহী কেন্দ্রিয় কারাগারে কেইস টেবিল প্রাঙ্গণে সাধারণ কারাবন্দিদের মাঝে এইচআইভি / এইডস বিষয়ক এক সচেতনতামূলক কর্মসূচি পরিচালনা করেন । উক্ত অনুষ্ঠানে ডেপুটি জেলার আনোয়ার হোসেন , প্রধান কারারক্ষী মোক্তার হোসেন গাজীসহ ৫শ ' জন কারাবন্দি উপসি ' ত ছিলেন । উক্ত সচেতনতামূলক কর্ম - সূচিতে এইচআইভি / এইডস বিষয়ক একটি ডকুমেন্টরী ফিল্ম প্রদর্শন করা হয় । কর্মসূচির অংশ হিসেবে কারা - গারের লেকচার সেড প্রাঙ্গণে এক বিশেষ আলোচনা সভা আয়োজন করা হয় । কেয়ার বাংলাদেশ প্রিজন ইন্টারভেনশন পিডিও নকিব হোসেন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপসি ' ত ছিলেন , রাজশাহী কেন্দ্রিয় কারাগারের প্রধান শিক্ষক আসাদুর রহমান ও আপসের নির্বাহি পরিচালক আবুল বাশার পল্টু । আলোচনা সভায় কারাগারের প্রায় ১২০ জন কারারক্ষী ও ১২ জন প্রশিক্ষণরত ডেপুটি জেলার উপসি ' ত ছিলেন । উক্ত আলোচনা সভার শুরুতে কেয়ার বাংলাদেশ কর্তৃক একটি ভালবাসার গল্প শিরোনামে একটি ডকুমেন্টরী ফিল্ম প্রদর্শন করা হয় এবং এইচআইভি / এইডস ও ড্রাগ সম্পর্কিত বিষয়ের উপর বিশেষ ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হয় । উক্ত অনুষ্ঠানে সার্বিক সহযোগিতায় করেন , প্রিজন ইন্টারভেনশন সাইট কো - অর্ডিনেটর এস . এম . আব্দুল্লাহ্ আল রেজা ।
আইন রচনা করার অধিকার একমাত্র আল্লাহর । এ অধিকার কোন মানুষের নেই এমনকি নবীদেরও নেই । নবী নিজেও একমাত্র আল্লাহর নির্দেশ মেনে চলেন । ' ' আমার নিকট যে অহী নাযিল হয় , আমি কেবল তারই অনুসরণ করে চলি । ' ' ( সূরা আল আনয়াম - ৫০ ) নবীর অনুসরণ করা ছাড়া আল্লাহর হুকুম পালনও সম্ভব নয় । ' ' আমি যখনই কোন রসুল প্রেরণ করেছি , আল্লাহর অনুমতি অনুসারে তাঁর অনুসরণ করার জন্য তাকে পাঠিয়েছি । ' ' ( সূরা নিসা - ৬৩ ) কুরআনের এ আয়াতগুলো থেকে আমরা বুঝতে পারি - কোন ব্যক্তি , বংশ পরিবার , শ্রেণী বা দল , এমনকি রাষ্ট্রও প্রভুত্বের অধিকারী নয় । আইন রচনা ও বিধান প্রণয়নের অধিকার আল্লাহ ছাড়া আর কারো নেই । আল্লাহর দেয়া আইনের কোনরূপ পরিবর্তন বা সংশোধন করার অধিকারও কারও নেই ।
আমরা বন্ধুর টেক্সট এডিটর ব্যাপক ঝামেলার । তাই শুরুতেই মূল পোস্টের লিঙ্ক । যারা এইখানে পড়ে বুঝতে পারবেন না , তাদের জন্য ।
সুখ নিয়ে কতজনের কতো কথকতা । ভালো নাই , চারিদিক খাঁ খাঁ , মন সে এক তলাবিহীন ঝুড়ি কিছুতেই ভরে না , সব থেকেও ঠিক যেন কি নাই নাই - ইত্যাকার হাহাকারে প্রকম্পিত চারিধার । কেউ বিষন্নতার শেকড়ঁ সন্ধানে মেঘবালকের সাথে বন্ধুত্বতার অভিপ্রায়ে আছেন । কেউ আবার " তোমার লগে হইলো না প্রেম অপেক্ষাতেই হইলো সার , আমার হৃদয় হইলো তোমার গোলাপ গাছের জৈবসার ! " ভাব নিয়ে রাতদিন হাপিতেষ্য করে তেনাতেই সর্ব সুখ আমার বিশ্বাস এতেই মজে আছেন ।
শার্ক মাছের শিকারের স্টাইল খুবই আশ্চর্যজনক । যেমন সমুদ্রের উপরিভাগে কোনো ' সীল ' ভাসতে দেখলে শার্ক ঠিক তার নিচে যেয়ে অনেকক্ষণ অপেক্ষা করতে থাকে । তারপর হঠাৎই দ্রুতগতিতে এগিয়ে যায় শিকারের দিকে তারপর পানির উপর লাফিয়ে উঠে শিকার মুখে নিয়ে তারপর চলে যায় পানির নিচে ।
আসিফ ভাই , লগি - বৈঠাজ আর টাফ থিংজ টু হাইড ! তাঁবুর নিচে লুকিয়ে রাখলেও কোনা উঁকি দেয় . . .
জেলার বোদা পাইলট বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম ( বিজ্ঞান ) শাখার ছাত্রী কাজী নিশাত সাল সাবিল ( ১৫ ) , তাসনিয়া কায়রুস সার্সি ( ১৫ ) , মেহেরুন নেসা রুনা ( ১৫ ) , জুলিয়া আখতার ( ১৫ ) এবং নুসরাত ওরিদ নিসা ( ১৫ ) তাদের স্কুলের কম্পিউটার ল্যাবে এখন কম্পিউটার ব্যবহার শিখছে ।
নিউজডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ভারতে বিভিন্ন কারাগারে বর্তমানে প্রায় ৩ হাজার বাংলাদেশী নাগরিক আটক রয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডাঃ দীপু মণি । এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন , সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী , ভারতের বিভিন্ন কারাগারে ২ হাজার ৯৬১ জন বাংলাদেশী নাগরিক আটক রয়েছে । তাদের দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে । গতকাল জাতীয় সংসদের টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য মোঃ শহীদুজ্জামান সরকারের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন । তিনি আরও বলেন , তারা ( আটক বাংলাদেশী নাগরিকরা ) বাংলাদেশের নাগরিক কিনা সে বিষয়টিও পরীক্ষা করা হচ্ছে । নাগরিকত্ব নিশ্চিত করে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হবে । তিনি বলেন , ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও দিল্লীতে আটকৃতদের সংখ্যা বেশি । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এমএসএ / এসএ
তায়িফ বলেছেন : আপনার ইতিবাচক মানসিকতা আমাকে আশ্রয়কে উপজিব্য করে এই পোস্ট দিতে আগ্রহ যোগিয়েছে । আমার পোস্টটি হবে আশ্রয়কে গিরে যার পরিণতি হবে আশ্রয়ের জন্য একটা ওয়েব সাইট তৈরীর মাধ্যমে । আরেকটা কথা এই পোস্টের sowt এনালাইসিস পর্বে উইটনেস পর্বে আশ্রয়ের দূর্বলতা এবং ট্রেড পর্বে ' টুকাই ফ্রম বাংলাদেশ ও লালবৃত্তের আশ্রয় ' এই পোস্টের অনেক কিচু চলে আসবে । আশাকরি আপনার সহযোগীতা পাব । অসংখ্য ধন্যবাদ ।
asarefin , অভ্যর্থনা বিভাগে আপনার পরিচয় দিবেন বলে আশা করছি ।
হাবিবুল্লাহ ফাহাদ ৩১ মে ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন ( পিএসসি ) আধুনিকায়ন ও উন্নয়নের নামে গত এক বছরে ( ২০১০ সালে ) বিশ্বের ১৮টি দেশে শিক্ষা সফর করেছেন পিএসসি ' র কর্মকর্তারা । এতে সময় ব্যয় হয়েছে তিন মাসেরও বেশি । ২০১০ সালে এডিবি ' র অর্থায়নে গুড গভর্নেন্স প্রোগ্রামের ্আওতায় কমিশনের কর্মকর্তারা এ সফর করেন । এতে কী পরিমাণ আর্থিক ব্যয় হয়েছে তার কোন হিসাব নেই । ' বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন ( পিএসসি ) - র বার্ষিক প্রতিবেদন ২০১০ ' - এ তথ্য প্রকাশ পেলেও সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি । পরীক্ষা পদ্ধতির সংস্কার , আধুনিকীকরণ ও মেধাভিত্তিক নিয়োগ প্রক্রিয়াকে জোরদার করতে পিএসসি ' র চেয়ারম্যান , সদস্য ও কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত ৯টি টিম বিভিন্ন দেশে পৃথকভাবে সর্বমোট ৯৩ দিন এ সফরে অংশ নেন । সফরের মেয়াদ ছিল সর্বোচ্চ ১১ দিন । প্রতিবেদনে দেখা গেছে , কোন কোন দেশে একই বছরে একাধিকবার সফর করেছেন টিমের সদস্যরা । সফরকৃত দেশগুলো হচ্ছে , হংকং , দক্ষিণ কোরিয়া , অস্ট্রেলিয়া , নিউজল্যান্ড , দক্ষিণ আফ্রিকা , মিসর , যুক্তরাষ্ট্র , যুক্তরাজ্য , কানাডা , ভিয়েতনাম , চীন , মালয়েশিয়া , ফ্রান্স , ইতালী ও সুইজারল্যান্ড । এদিকে ২০০৯ সালের তুলনায় ২০১০ সালে শিক্ষা সফরের হার ছিল দ্বিগুণেরও বেশি । ২০০৯ সালে এডিবি ' র অর্থায়নে কমিশনের সদস্যরা ইন্দোনেশিয়া , অস্ট্রেলিয়া , সিঙ্গাপুর ও জাপানসহ ৪টি দেশে এবং বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে মালয়েশিয়া , অস্ট্রেলিয়া , ভারত , যুক্তরাজ্য , ফ্রান্স , বেলজিয়ামসহ মোট ৬টি দেশে শিক্ষা সফর করেন । সফর শেষে সদস্যরা পিএসসি ' র উন্নয়নে সুপারিশ করেছেন । এসব সুপারিশমালায় বলা হয়েছে , বিসিএস পরীক্ষায় যারা একবার অংশগ্রহণ করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবে , তারা পরবর্তী বিসিএস পরীক্ষায় সরাসরি লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে । এজন্য তাদের পুনরায় প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে না । এছাড়া টেকনিক্যাল এবং জেনারেল ক্যাডারের জন্য আলাদা পরীক্ষা গ্রহণের সুপারিশ করা হয় । কর্মক্ষেত্রে সংহতি , সততা , উদ্দেশ্যমুখী এবং পক্ষপাতহীন কর্মকর্তাদের যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে সরকার কর্তৃক ' সিভিল সার্ভিস এ্যাক্ট ' প্রণয়নে কমিশনের মতামত গ্রহণ করা উচিত বলে মনে করেন সদস্যরা । অন্যদিকে পিছিয়ে পড়া এবং অনুন্নত এলাকার প্রার্থীদের বিসিএস পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের জন্য উদ্বুদ্ধ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয় । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এইচএফ / বিএইচ / এসসি / ১৬ . ৪০ঘ . )
যৌন নিপীড়ক প্রধান শিক্ষকের সাজা পাবনা , জুলাই ১১ । - স্কুলছাত্রীকে যৌন হয়রানি করায় পাবনার ঈশ্বরদীতে একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে চার মাসের কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত । পুলিশ জানিয়েছে , রোববার রাতে আদালত বসিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন এ দন্ডাদেশ দেন । দন্ডিত সামসুল ইসলাম ( ৪৮ ) বাশেরবাদা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক । ঈশ্বরদী থানার ওসি হানিফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন , টিফিনের ফাঁকে সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রীকে প্রধান শিক্ষক যৌন নিপীড়নের সময় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের হাতে ধরা পড়ে । খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ওই শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে । রাত সাড়ে ১১টায় আদালত বসিয়ে সাজা দেয়া হয় বলে ওসি জানান । আদালত চার মাস সশ্রম কারাদন্ড দেয়ার পর সামসুলকে কারাগারে পাঠানো হয় ।
ভুলের বিজ্ঞাপনমূল্য : একটি মুদি দোকানের বাইরে ভুল বানান আর ব্যাকরণে দোকানের পণ্যের প্রচুর বিজ্ঞাপন দেখে একজন সদাশয় ব্যক্তি দোকানদারকে বিষয়টি অবহিত করলেন এবং সঠিক বানান ও ব্যাকরণগুলোও জানিয়ে দিলেন । কিন্তু কিছুদিন পরেও বাইরের ওগুলোর কোনো পরিবর্তন করা হয়নি দেখে ভেতরে গিয়ে রাগান্বিত ভাবে এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন । উত্তরে দোকানি জানালেন যে , এই ভুলগুলো ইচ্ছাকৃত । কারণ এই ভুল বানান - টানান দেখে ক্রেতারা ভাবে যে ভেতরের লোকটা বোকাসোকা . . . কাজেই এখান থেকে সুবিধা আদায় করা যাবে । ভুল বানানে বিজ্ঞাপন দেয়ার পর থেকে তাই বিক্রি বাট্টাও বেড়ে গিয়েছে । B - )
- উই হেট বাকশাল আওয়ামী লীগ এটি একটি দল । এর সদস্য ৮০৯ জন । এতে মোট ১০২টি ছবি সংযোজিত হয়েছে । দলটি তৈরিতে ছিলেন ১ . এবিএম মামুন , ২ . বন্ধু বান্ধব , ৩ . বাংলার চোখ ( ফোকাস বাংলা ) । এদের কারো কোনো তথ্য উন্মুক্ত নয় । ২৮ মে রাত ১টা ৫৫ মিনিটে আরেফিন শাহ নামে একজন এই দলটির সকল সদস্যদের লক্ষ্য করে লিখেছেন , ' চৌদ্দশত মানুষের বিনিময়ে চৌদ্দ কোটি মানুষের সুখ চাই - অর্থাৎ চৌদ্দ শত আওয়ামী শয়তান লীগ - এর শয়তানদের হত্যার বিনিময়ে এ দেশের চৌদ্দ কোটি মানুষ সুখ পাবে । ( বিশ্বাস করুন আর নাই করুন ) । তার এই বক্তব্য আবার চারজন ব্যক্তি পছন্দ করেছেন । এই ব্যক্তি ১৪ মে বিকেল ৫টা ৫৮ মিনিটে আরো লিখেছেন , ' যুগে যুগে শয়তানের সেøাগান আপডেট হয় । শয়তানের নতুন নতুন দলের সৃষ্টি হয় । বাংলার বুকে শয়তান নিশান উড়িয়েছে আওয়ামী লীগ - এর হাতে । '
বিষয় : অনুবাদ , কপিরাইট আইন , চলচ্চিত্র , বিবিধ , রচনা - স্বত্ব , রাজনীতি | ৮ টি মন্তব্য | বাকিটুকু পড়ুন »
সক্কালবেলা ঘুম ভাইঙ্গা এই জাতীয় একেকটা কৌতুক পাইলেন রোজ আপ্নের লাইগা মন ভইরা দোয়া করুম ভাইডি ! ! !
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি কি করল ? স্থানীয় সংসদ সদস্যের নাম শাহজাহান মিয়া । তিনি ফোনে আন্দোলন বন্ধের নির্দেশের পাশপাশি গোলাম রাব্বানীকে কিছু হুমকিও দিলেন । যেমন মিছিল করা যাবে না । করলে " জনগন " মিছিল ঠেকাবে । মিছিল ঠেকানোর জন্য তিনি পাঠালেন তাদের দলের নেতা ( জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের স্থানীয় সভাপতি ) মাহবুবকে । ( গ্রামবাসীর মতে তার নাম " বোমা মাহবুব " , বোমা তৈরী ও নিক্ষেপের জন্য এলাকায় যার বিশেষ " খ্যাতি " আছে ) সে তার দায়িত্ব পালন করল নিষ্ঠার সাথে , ব্যাপক বোমা নিক্ষেপ করা হল ( একজন গ্রামবাসীর মতে ) ঐদিন রাস্তায় একটি তিল পরিমানও স্থান ছিলনা যেখানে মাহবুবের বোমা পড়ে নি ।
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : বিশ্ব ক্রিকেটে বোলারদের দীর্ঘ ২২ বছর ধরে শাসন করে আসছেন শচীন টেন্ডুলকার । আর শচীন মানেই যেন সেঞ্চুরি । এখন পর্যন্ত টেস্ট এবং ওয়ানডে মিলিয়ে সর্বমোট ৯৯টি . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
স্কুলের কম্পিউটার শিক্ষক আব্দুর রহমান জানান , ছাত্রীরা অসুস্থ হয়ে পরলে সাথে সাথে আমরা গরমের কারণে অসুস্থ হতে পারে ভেবে স্যালাইন খাওয়ানো শুরু করি । কিছুক্ষণের মধ্যেই আরো কয়েকজন শিক্ষাথী অজ্ঞান হয়ে পরলে ইউনিয়ন স্থাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক দিলিপ কুমারকে মুঠোফোনে জানাই । তিনি না আসতে পারায় স্থানীয় কমিউনিটি ক্লিনিকের রওশন আলমকে এনে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে অবিভাবকদের নিকট অসুস্থ ছাত্রীদের দিয়ে দেই ।
মানবজমিন ডেস্ক : তিনি চেয়েছিলেন অভিনব কৌশলে জেল থেকে পালাতে । আর এজন্য নিজের সম্পূর্ণ শরীরটাকে একটি ছোট - খাট সুটকেসে ভরে ফেলেছিলেন । এখন শুধু অপেক্ষা প্রেমিকা আরজোনা রিভেরো কখন তাকে জেলেখানার গণ্ডি পার করে বাইরে নিয়ে যাবেন । কিন্তু এতো কিছুর পরও শেষ রক্ষা হলো না । প্রেমিকা রিভোরা কালো চাকাযুক্ত সুটকেসটি যখন ঠেলে নিয়ে যাচ্ছিলেন , তখন বেশ আতঙ্কগ্রস্ত দেখাচ্ছিল তাকে ।
মার তো নেই কোন তুলনা - - - সকল কাজেই তিনি অনন্যা ।
আর একটা আছে ধর্মীয় শিক্ষা প্রোগ্রাম - এলাকায় এলাকায় দু - একজন করে ট্রেইন্ড লোক পাঠাবে , তারা ফ্রী - তে আরবী ( কোরআন ) পড়া শেখাবার নামে তাদের প্রচারণার কাজ চালিয়ে যাবে । আর পিচ্চিদের মাথা ওয়াশ তো চলবেই . . . . . . . একই ভাবে আছে মাদ্রাসা আর লিল্লাহ বোডিং । এখান থেকে যারা বের হয়ে আসে , আমার তো এক একটা মানসিক প্রতিবন্ধি মনে হয় । এদের পুরাপুরি মাথা ফর্মেট করে সেখানে জামাত শিবিরের ওএস সেটাপ দিয়ে দেওয়া হয় ।
@ মোনাই , দেখি পারি কিনা ! ব্যাপারটা আসলেই একটু জটিল ।
বর্তমান সরকার জামায়াত শিবিরকে চাপে ফেলানোর জন্য যুদ্ধাপরাধ ইস্যু পরে অবশ্য সুর পাল্টে তা হয়েছে মানবতাবিরোধী ইস্যু । যাই হোক সরকার যখন দেখল জামায়াত নেতাদের যুদ্ধাপরাধ ইস্যু দিয়ে ঘায়েল করা যাচ্ছে না ঠিক সেই মুহুর্তে সরকারের ঘাড়ে চেপে বসা নাস্তিকরের পরামর্শে জামায়াত শিবিরকে জঙ্গী হিসেবে দেখানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে । যে কোন জায়গায় জামায়াত শিবির সভা বা দোয়া মাহফিলে সরকারের বাধ্য অনুগত পুলিশকে দিয়ে বোমা
পল্টন থেকে ইসলামী দলগুলোর শীর্ষ ১০ নেতাসহ ৩৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ । সকাল পৌনে ৭টার দিকে পুরানা পল্টন সুরমা টাওয়ারে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিসের অফিসের সামনে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করার চেষ্টা করলে ১৪ জনকে আটক করা হয় । আটককৃতরা হলেন - বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা নেজামউদ্দীন , সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবীর , সম্মিলিত ওলামা মাশায়েক পরিষদের যুগ্ম - সম্পাদক খলিলুর রহমান মাদানী , খেলাফত মজলিস পল্টন থানার সভাপতি হাফেজ শামসুল আলম , জাতীয় ওলামা পরিষদ সভাপতি মাওলানা দীন মোহাম্মদ কাশেমী , ইসলামী ছাত্র মজলিস কর্মী নজরুল ইসলামসহ ১০ জন । ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি এম . সালেহ আহম্মদ বাংলানিউজকে গ্রেপ্তারের বিষয় নিশ্চিত করেছেন । আটকের পর তিনি ফোনে সাংবাদিকদের আটকের খবর জানান । এদিকে , আরেক ঘটনায় পল্টন থেকে বাংলানিউজের স্টাফকরেসপন্ডেন্ট মাজেদুল করিম জানান , পুলিশ আরও চারজনকে আটক করেছে । এরপর সকাল পৌনে ১০টার দিকে আরও ৯ জনকে আটক করা হয় । ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ডেমরা শাখার ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক ওমর ফারুকের নেতৃত্বে একটি দল পল্টনে কেন্দ্রীয় অফিসে আসার চেষ্টা করলে তাদের আটক করা হয় । এছাড়া সকাল সোয়া ১০টার দিকে আরও ২ জনকে আটক করা হয়েছে । চকবাজার থেকে আমাদের করেসপন্ডেন্ট মোরশেদ সরকার জানিয়েছেন চকবাজার থেকে ইসলামী আন্দোলনের দুই কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ । হরতালের সমর্থনে সকাল পৌনে ১০টার দিকে ইসলামী আন্দোলনের নেতা - কর্মীরা চক সার্কুলার রোড থেকে একটি মিছিল বের করে । মিছিলটি বড় কাটরা মোড়ে এলে পুলিশ ধাওয়া করে । এ সময় হাফেজ ক্বারী শামীম আহমেদ ও এইচএম দেলোয়ার হোসেনকে আটক করা হয় । চকবাজার থানার উপ - পরিদর্শক ( এসআই ) তরিকুল ইসলাম দুই কর্মীকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন । দুপুর ১২টার দিকে আমাদের করেসপন্ডেন্ট সেরাজুল ইসলাম সিরাজ জানান , পল্টনে ইসলামী আন্দোলনের আরও ৭ কর্মীকে আটক করা হয়েছে ।
ডা . মোঃ ফারুক হোসেন খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ বা কোন পানীয় পান করার সময় নিশ্চয়ই আমাদের ভাল লাগবে না । কারণ সবাই সুস্বাদু খাবার গ্রহণ করতে এবং পানীয় পান করতে ইচ্ছুক । স্বাদ নষ্ট বা কমে যাওয়া সাময়িক হতে পারে , আবার দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে । স্বাদের অনুভূতিতে বিভিন্ন কারণে তারতম্য হতে পারে । এ্যাসিড উদগিরণের কারণে জিহ্বার স্বাভাবিক স্বাদ নষ্ট হয়ে থাকে । মুখে সংক্রামক ভাইরাসের কারণে জিহ্বার স্বাদ পাওয়া যায় না । যে কোন ধরনের জ্বরে জিহ্বার স্বাভাবিক স্বাদের অনুভূতি থাকে না । যেসব কারণে জিহ্বার স্বাদ নষ্ট হয়ে যেতে পারে সেগুলো হলো : ১ । বয়স বেড়ে গেলে জিহ্বার স্বাভাবিক স্বাদ বিভিন্ন কারণে নষ্ট হয়ে যেতে পারে । ২ । জেরোসটমিয়া বা শুষ্ক মুখ : লালার প্রবাহ স্বাভাবিক থাকার পরও অনেকেই মুখে শুষ্কতার অভিযোগ করে থাকেন । মুখে শুষ্কতার এ অবস্থাকেই জেরোসটমিয়া বলা হয় । ধূমপান বা এলকোহল সেবন জেরোসটমিয়া বা শুষ্ক মুখের অন্যতম কারণ । তাই খাবারের স্বাদ ভালভাবে পেতে হলে ধূমপান এবং এলকোহল সেবন বর্জন করতে হবে । ৩ । ওষুধ : ( ক ) এন্টি হিস্টমিন জাতীয় ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করলে । ( খ ) উচ্চরক্তচাপ নিরোধক ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করলে । ( গ ) বিষণœতানাশক বা এন্টিডিপ্রেসিব জাতীয় ওষুধ । ( ঘ ) সাইটোটঙ্কি বা কোষ বিনাশকারী ওষুধ যেমন - ক্যান্সার রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কেমোথেরাপি হিসেবে প্রদেয় ইনজেকশন । ৪ । স্নায়ুগত সমস্যা : ( ক ) আলজাইমার্স রোগ । ( খ ) মাথার সমস্যা । ( গ ) পারকিনসন্স রোগ । ৫ । ক্যান্সার : জিহ্বায় হোক বা শরীরের অন্য কোন স্থানেই হোক ক্যান্সার হলে ধীরে ধীরে জিহ্বার স্বাদ কমে যাবে । ৬ । পুষ্টির অভাব : ( ক ) জিঙ্কের অভাব হলে । ( খ ) ভিটামিন বি কমপে ¬ ক্সের অভাব হলে । ( গ ) ফলেটের অভাব হলে । ৭ । এন্ডোক্রাইন সমস্যা : ( ক ) ডায়াবেটিস ( খ ) হাইপোথায়রডিজম ( গ ) কুশিং সিনড্রোম । ৮ । সংক্রমণ : ( ক ) জিহ্বার সংক্রমণ ( খ ) ওরাল ক্যান্ডিডোসিস ( গ ) কানের সংক্রমণ বা কানের নার্ভের ইনজুরি । ৯ । বিবিধ : রক্তশূন্যতার ক্ষেত্রে এবং বার বার মুখে এবং জিহ্বায় আলসার হলে স্বাদ নষ্ট হতে পারে । অতএব , শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত কারও জিহ্বার স্বাদ নষ্ট হয়ে গেলে বা কমে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত । শিশুদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও গুরুত্বপূর্ণ , কারণ শিশুরা অনেক সময় অনেক সুস্বাদু খাবারও খেতে চায় না । পুষ্টিগত কোন সমস্যা থাকলে বা শরীরের অন্য কোন কিছুর অভাব থাকলে শিশুরা খাবারের স্বাদ কম পাবে বা মোটেই পাবে না । মনে রাখতে হবে জিহ্বায় স্বাদ কমে যাওয়ার অর্থ এই নয় যে , জিহ্বার রোগের কারণেই তা হয়েছে , বরং কোন কোন ক্ষেত্রে সেটি জিহ্বার রোগ না হয়ে অন্য কোন শারীরিক সমস্যার লক্ষণ হতে পারে । অনেকের মুখে বার বার আলসার দেখা দেয় । মুখের আলসারের কারণে খাবারের স্বাদ গ্রহণের সমস্যা হওয়াটাই স্বাভাবিক । মুখের আলসারের চিকিৎসায় অনেকে মুখস্থ ওষুধ বিশেষ করে ভিটামিন সেবন এবং আক্রান্ত স্থানে মলম প্রয়োগ করে থাকেন । পরিসংখ্যানে দেখা যায় গৎবাঁধা এ ধরনের চিকিৎসায় মুখের আলসার কার্যকরভাবে নিরাময় হয় না । তাই মুখের আলসারের চিকিৎসা একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করা উচিত । শিশুদের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে তার দাঁতে কোন সমস্যা আছে কি না । কারণ অধিকাংশ সময়ই শিশুরা ভয়ভীতির কারণে দাঁতের সমস্যা কাউকেই জানায় না । ফলে খাবার ঠিকভাবে গ্রহণ না করার ফলে শিশু অপুষ্টিতে ভুগতে পারে । আর অপুষ্টিজনিত সমস্যা থেকে শিশুর জিহ্বার স্বাদ নষ্ট হতে পারে । তাই এখন থেকে আমাদের সবাইকে আরও বেশি সচেতন হতে হবে । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এসএ .
ইউপি নির্বাচন শুরুর দ্বিতীয় দিনে বুধবার বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার ৭ ইউনিয়নের নির্বাচন শান্তিপূর্নভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে । ম্যাজিষ্ট্রেট ও র্যাবের অব্যাহত টহল ও আইন - শৃংখলা রাকারী বাহিনীর কঠোর সতর্কতার মধ্যে নির্বাচন চলাকালীন ২ / ১টি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ঘটেনি । সরেজমিনে নির্বাচন কেন্দ্রগুলি পরিদর্শন কালে উপজেলার চরবানিয়ারী , কলাতলা , সন্তোষপুর ও হিজলা ইউনিয়নের ভোটাররা সারিবদ্দভাবে দাড়িয়ে পর্যায়ক্রমে ভোট প্রদান করেছেন । এ উপজেলার বড়বাড়ীয়া ইউনিয়নে ৭ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী থাকায় এবং এদের মধ্যে সন্ত্রাসীরা প্রার্থী হওয়ায় ওই ইউনিয়নটি ঝুকিপূর্ন হিসাবে চিহ্নিত হয় । সে কারনে আইন - শৃংখলা রাকারী বাহিনী ও পর্যবেকরা এ নিয়নের প্রতিটি কেন্দ্রে বেশি সময় অবস্থান করেছেন বলে সংশ্লিষ্ট প্রিজাইডিং অফিসাররা জানান । এদিকে ইউপি নির্বাচনের ৩য় দিনে আজ বৃহস্পতিবার জেলার ফকিরহাট ও মোল্লাহাট উপজেলার ১৫ টি ইউনিয়নের মধ্যে ১৪টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে । ফকিরহাট উপজেলার ৭ টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২৮ জন , সাধারন সদস্য পদে ২৮১ জন ও মহিলা সদস্য পদে ৮৭ জন । এ উপজেলায় মোট ভোটারের সংখ্যা ৮৮ হাজার ৪৩৫ জন । পার্শ্ববর্তী মোল্লাহাট উপজেলার গাংনী ইউনিয়নে সীমানা জটিলতার কারনে আদালতের নির্দেশনাক্রমে নির্বাচন হচ্ছেনা । বাকী ৬টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২৮ জন , সাধারন সদস্য পদে ২৪৯ জন ও মহিলা সদস্য পদে ৭৪ জন । এ উপজেলায় মোট ভোটারের সংখ্যা ৭৬ হাজার ২৪৪ জন ।
এজন্য যে ভারতীয় ভূখন্ডের ওপর দিয়ে যাতায়াতের যে সুনির্দিষ্ট অনুমতি লাগবে সেই বিষয়ে ভারত আপাতত মৌনতা অবলম্বন করেছে ।
২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে গবেষকরা বলেছেন , পুরুষদের মতো যে সব নারীর অনামিকা লম্বা হয় তাদের গেটে বাতে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা রয়েছে । প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে , " লম্বা অনামিকার অধিকারী অধিকাংশ নারীই গেটে বাতের শিকার হয় । "
ইকু বলেছেন : আসলে এখও বন্ধ আছে । আপনি কেনো টাকা রাখতে গেলেন
খুব ভালো লাগলো । প্রতিটি লাইন স্পর্শ করার মতো , নাকি আমার ভাবনার সাথে মিলে গেলো ।
যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো . ওমর ফারুক চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন , সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মির্জা আজম এমপি , কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা হারুনুর রশীদ , শহীদ সেরানিয়াবাত , মুজিবুর রহমান চৌধুরী , মো . ফারুক হোসেন , আতাউর রহমান , বেলাল হোসাইন , এনায়েত কবির চঞ্চল , ফজলুল হক অতিক , মহিউদ্দিন মহি , আবুল বাশার , নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি প্রমুখ ।
ঘটনা সত্য । সাইজ কিঞ্চিত বড় হইছে . . . কষ্ট কইরা বানাইছেন , তাই মশাল ৫টাই জ্বালাইলাম . . .
ঈদে মিলাদুন্নবিতে সুলেমান কাকা গরু শিরনির আয়োজন করিলেন । সে এক এলাহি কারবার । ভোর হইতে মানুষ গমগম করিতেছে । সারারাত হুজুরদের গলা ফাটাইয়া দরুদ পাঠ আর ওয়াজের ঠেলায় একটুও ঘুমাইতে পারি নাই , এদিকে সকাল হইতে না হইতেই এই কাণ্ড । শান্তিতে যে একটু বসিব , তাহারও জো নাই । এদিকে সুলেমান কাকার আশেপাশে না থাকিলে তিনি বড় রকমের শাস্তির ব্যবস্থাও করিতে পারেন ভাবিয়া মনটা থামিয়া থামিয়া কান্দিয়া উঠিতে থাকিল ।
হবিগঞ্জ , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : হবিগঞ্জ পৌর বাস টার্মিনালে যাত্রী উঠানোকে কেন্দ্র করে বাস ও ম্যাক্সি শ্রমিকদের সংঘর্ষে ৪ যাত্রী আহত হয়েছে । আজ বুধবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে । এ ঘটনায় ১টি বাস ও ৫টি ম্যাক্সি ভাঙচুর করেছে শ্রমিকরা । ঘটনার পর থেকে ২ঘণ্টা টার্মিনালে বাসসহ অন্যান্য পরিবহন চলাচল বন্ধ ছিল । জানা যায় , দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে হবিগঞ্জ থেকে আউশকান্দিগামী লোকাল বাস ( হবি - ব - ১১ - ০০৩ ) মা আমেনা পরিবহনে যাত্রী উঠানো নিয়ে ম্যাক্সি শ্রমিকদের সাথে বাস শ্রমিকদের সংঘর্ষ বাধে । এ সময় ম্যাক্সি শ্রমিকরা বাসটি ভাঙচুর করে । এতে উত্তেজিত বাস শ্রমিকরা ৪টি ম্যাক্সি ভাঙচুর করে । এ ঘটনায় পৌর বাস টার্মিনাল থেকে যান চলাচল ২ ঘণ্টা বন্ধ থাকে । এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ এসআই সুদ্বীপ রায় জানান , ম্যাক্সি স্ট্যান্ডের কাছে বাসে যাত্রী উঠাতে চাইলে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে । খবর পেয়ে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / ডিএইচ / এএইচ / ১৪ . ৩৯ঘ . )
# ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৮ লাখ ২১ হাজার ।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ ৯ জুলাই শনিবার ব্যাক্তিগত সফরে যুক্তরাজ্যে এসেছেন । লন্ডন স্থানীয় সময় বিকেল ৫ . ৩০ মিনিটে কাতার এয়ারওয়েজে এসে পৌছলে যুক্তরাজ্য জাতীয় পার্টি ও এর অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা তাকে উষ্ণ সংবর্ধনা দেন । আলহাজ্ব হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদকে স্বাগত জানাতে সে সময় উপস্থিত ছিলেন , কেন্দ্রীয় জাতীয় পার্টির যুগ্ম - মহাসচিব মোঃ সেলিম উদ্দিন , জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা মুজিবুর রহমান যুক্তিবাদী , যুক্তরাজ্য জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান , সাধারন সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় সহ - আন্তজার্তিক বিষয়ক সম্পাদক তাজ রহমান সহ দলের অসংখ্য নেতাকর্মী , লন্ডন মহানগর এবং জাতীয় ছাত্রসমাজের নেতাকর্মীগন ।
অবশ্য ডকিন্সসহ নাস্তিকরা ডারউইনবাদকে যেভাবে ব্যবহার করছে তার প্রতিবাদে শামিল হচ্ছে নামকরা বিজ্ঞানীরা । তারা মনে করেন এর দ্বারা ডকিন্স তত্ত্বটি নিজেকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছেন । ডকিন্স ও তার কিছু সাঙ্গপাঙ্গের অপব্যবহারের জন্য বিবর্তনবাদের বিরুদ্ধে মানুষের সমর্থন দিন দিন বাড়ছে । আর প্রফেসর রেইসতো ডকিন্সকে শ্রেনীকক্ষে শিক্ষাদানের অযোগ্য বলেই মনে করেন :
বল হে বন্ধু , এ জগত কোথায় শেষ হয় ? ঐ দিগন্ত রেখায় , নাকি ঐ নীল আকাশে , নয়তো ঐ নক্ষত্রে নিশ্চয় । না বন্ধু - এ জগত ততোটাই দূর , মনে রেখ , যতটা দূরে যাবার স্বপ্ন তুমি দেখ ।
তোমার হা - করা মুখে প্রতিদিন সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত অবধি হরতাল ছিল একদিন , ছিল ধর্মঘট , ছিলো কারখানার ধুলো । তুমি বেঁচেছিলে মানুষের কলকোলাহলে , জননীর [ . . . ]
মোঃ লুৎফর রহমান লিখেছেন : আপনি কি অভ্যর্থনা কক্ষে আপনার পরিচয় দিয়েছেন ? না দিয়ে থাকলে আমাদের জন্য সেখানে আপনার সম্পর্কে কিছু লিখুন ।
নিউজডেস্ক , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ; যাদের প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেলো বাংলাদেশ , সেই বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদদের অবহেলিত পরিবারের খবর কেউ রাখে না । কেমন আছেন এসব শহীদদের মা - বাবা , বিধবা স্ত্রী , সন্তান তার খোঁজ কেউ রাখে না । দেশের অনেক এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এ ধরনের অসংখ্য শহীদ পরিবার । এসব অবহেলিত পরিবারগুলোর ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করেছে ট্রাস্ট ব্যাংক । শনিবার ব্যাংকের পক্ষ থেকে শেরপুরের নালিতাবাড়ির কাকরকান্দি ইউনিয়নের সোহাগপুর গ্রামের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ৬১টি পরিবারের মধ্যে ভাতা প্রদান করা হয় । ট্রাস্ট ব্যাংকের অর্থায়নে ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে ৬১ পরিবারকে নগদ এককালীন ৭ হাজার টাকা , মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের বিধবা স্ত্রী ও মায়েদের প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা করে আজীবন এবং শহীদ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ৫ বছর পর্যন্ত ভাতা প্রদান করা হবে । গতকাল শেরপুরের সোহাগপুর গ্রামে ভাতা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী । এসময় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড . আতিউর রহমান , বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদ , কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোখতার হোসেন , ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ এ সারওয়ার । অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শেরপুর জেলা প্রশাসক মোঃ নাসিরুজ্জামান । অনুষ্ঠানে মতিয়া চৌধুরী বলেন , মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের পরিবার অনেক দিন ধরে অবহেলিত ছিল । কোনো সরকার তাদের কল্যাণে কাজ করেনি । আওয়ামী লীগ সরকার তাদের কল্যাণে কাজ করছে । তিনি বলেন , বিধবাদের যে সহায়তা দেয়া হয়েছে , তাতে তাদের দিন যাবে না । এসব শহীদ পরিবারকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করার লক্ষ্যে সরকার ও সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেয়া হবে । শুধু সোহাগপুর নয় , দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে এ ধরনের শহীদ পরিবারদের খুঁজে বের করে আর্থিক সহায়তা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর প্রতি তিনি আহ্বান জানান । বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন , ট্রাস্ট ব্যাংক স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের পরিবার - পরিজনদের ভাতা প্রদান করছে । এটি দেশের জন্য একটি মডেল । এ মডেল দেখে দেশের অন্যান্য ব্যাংকও এগিয়ে আসতে পারে । ভাতা নিতে আসা মুক্তিযুদ্ধে শহীদ খেজর আলীর বিধবা স্ত্রী জরিতন বেগম বলেন , বঙ্গবন্ধু এক সময় ২ হাজার টাকা দিয়েছিলেন । তারপর আর কেউ খোঁজ নেয়নি । কিছুদিন আগে তাদের একটি করে ছাগল , কিছু চাল , ডাল ও একটি করে শাড়ি দেয়া হয়েছে । এর বেশি তারা কোন অনুদান পাননি । তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় তাদের কল্যাণে একটি ট্রাস্ট গঠন করা হলেও সরকার পরিবর্তনের পর তা বন্ধ হয়ে যায় বলে তিনি অভিযোগ করেন । অনুষ্ঠান শেষে কাকরাকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে কৃষি ব্যাংকের একটি শাখা উদ্বোধন করেন কৃষিমন্ত্রী ও গভর্নর । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এমএ / এসএকে .
রোজারিও বলেছেন : " বিএসএফ মাঠপর্যায়ের নিয়মনীতি ( গ্রাউন্ড রুল ) বারবার ভঙ্গ করছে । গ্রাউন্ড রুলে এ জাতীয় অনুপ্রবেশের ঘটনায় কোনো অবস্থায় গুলি ছোড়া যাবে না । " সুতারাং এদের এরেস্ট করলেই পারে ।
বাসন্ত বিষুব - ভাই ভাবছেন , তিনি রবি ঠাকুর , যা বললেন , ছন্দের তালে ভাব ধারাবে … হা হা হাহা … . বুঝলেন ভিশন২০২১ ভাই ? ? হা হা . .
৩৪ . মরহুম মোঃ সালাহ উদ্দিন মধুপুর , রাজানগর , মুন্সীগঞ্জ ।
« on : May 15 , 2011 , 03 : 11 : 13 AM » Team s - 60 ™ Reply In Each Topic To See Hidden Contents ; < < < < Attachments May Be Downloaded As Unknown File - format but Rename It According To Its Original Name > > > > Global Moderator s - 60 addict Gender : Posts : 6 , 369 * > > ChEcK aLL LINkS BE4 DoWnLoAdInG * < < ১০০ রসিকতা ! ! . . . . . + একটা চরম ১৮ + ফাউ ১ . কম্পিউটার অনেকটা মানুষের মতোই । মাত্র একটিই পার্থক্য - এটি নিজের দোষ অন্য কম্পিউটারের ঘাড়ে চাপাতে পারে না । ২ . একটি বই থেকে নিয়ে লিখলে সেটা হয় চুরি । আর কয়েকটা বই থেকে নিয়ে লিখলে সেটা হয় গবেষণা । ৩ . প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি হলেন তিনি , যাঁর বৃদ্ধি ওপর ও নিচ এ দুই প্রান্ত থেকে থেমে গেছে , কিন্তু পাশে বাড়ছে । ৪ . হে প্রভু , আমাকে ধৈর্য দাও । এখনই দাও । এক্ষুনি । ৫ . নির্বোধের সঙ্গে তর্কে যেয়ো না । সে তোমাকে নিজের পর্যায়ে নামিয়ে আনবে এবং নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে তোমাকে হারিয়ে দেবে । ৬ . মানুষ মাত্রেরই ভুল হয় কিন্তু অফিস মাত্রই তা ক্ষমা করে না । ৭ . আমি আমার দাদার মতো ঘুমের মধ্যে শান্তিতে মরতে চাই , তাঁর বাসের যাত্রীদের মতো চিত্কার করতে করতে নয় । ৮ . শিশুর সংজ্ঞা হলো - যাদের জন্মের পর প্রথম দুই বছর চলে যায় হাঁটা আর কথা শেখায় এবং তার পরের ১৬ বছরই কেটে যায় তাদের মুখ বন্ধ রাখা আর স্থির হয়ে বসা শেখায় । ৯ . আপনার যথেষ্ট পরিমাণ টাকা আছে , শুধু এটা বোঝাতে পারলেই আপনি কোনো ব্যাংক থেকে টাকা ধার পেতে পারেন । ১০ . যদি তোমার মনে হয় যে তুমি বেঁচে আছ নাকি মরে গেছ , তা নিয়ে কারও কোনো মাথাব্যথা নেই , তাহলে এক - দুই মাস বাড়ি ভাড়া দেওয়ার কথা ভুলে গিয়ে দেখ । ১১ . ভাবতে ভাবতে ক্লান্ত হয়ে পড়লেই কেবল আমরা উপসংহারে পৌঁছাই । ১২ . কখনো কোনো পরিস্থিতিতেই ঘুমের ওষুধ আর জোলাপ একসঙ্গে খাবেন না । ১৩ . সন্ধ্যার খবর শুরু করা হয় ' শুভ সন্ধ্যা ' বলে । এরপর একে একে বলা হয় সন্ধ্যাটি কেন শুভ নয় । ১৪ . যদি বলো আকাশে চার বিলিয়ন তারা আছে , তাহলে না গুনেই সবাই সেটা বিশ্বাস করবে । কিন্তু যদি বলা হয় , মাত্র রং করেছি , চেয়ারের রংটা এখনো শুকায়নি , তাহলে সবাই হাত দিয়ে দেখবে । ১৫ . লক্ষ্যভেদ করতে চাইলে প্রথমে তীর ছোড়ো , তারপর যেটায় লাগে সেটাকেই লক্ষ্যবস্তু হিসেবে প্রচার করো । ১৬ . সময় খুবই ভালো উপশমক , কিন্ত রূপসজ্জাকর হিসেবে খুবই খারাপ । ১৭ . আতিথেয়তা এমন একটি গুণ , যার কারণে অতিথিরা ভাবে , যেন তারা নিজের বাড়িতেই আছে । ১৮ . আমি কাজ খুব ভালোবাসি । কাজ আমাকে আকৃষ্ট করে । আর তাইতো আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে কাজের দিকে শুধু তাকিয়েই থাকি । ১৯ . একজন সেলসম্যান হলেন সেই ব্যক্তি , যিনি এমনভাবে আপনাকে নরকে যেতে বলবেন যে আপনি যাত্রার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করবেন । ২০ . একটি কার্ডের লেখা : তুমি ছাড়া জীবনটা খুবই দুঃসহ । মনে হচ্ছে , তুমি এখনো আমার সঙ্গেই আছ । ২১ . সব পুরুষই বোকা , আর আমি তাদের রাজাকে বিয়ে করেছি । ২২ . মৃত্যু বংশানুক্রমিক একটা ব্যাপার । ২৩ . পুরুষেরা কি ঘরের কাজে সাহায্য করে ? - করে । মেয়েরা যখন ঘর পরিষ্কার করে , তখন তারা পা তুলে বসে । ২৪ . পৃথিবীতে তিন ধরনের মানুষ আছে - ১ . যারা গুনতে পারে । ২ . যারা গুনতে পারে না । ২৫ . মানুষ যতদিনে বুঝতে পারে যে তার বাবা ঠিক কথাই বলত , ততদিনে তার ছেলে বড় হয়ে তার ভুল ধরতে শুরু করে । ২৬ . হে প্রভু , যদি আমার ওজন না - ই কমে , তাহলে আমার বন্ধুদের মোটা বানিয়ে দাও । ২৭ . ' সংক্ষেপকরণ ' শব্দটি নিজে এত লম্বা কেন ? ২৮ . অনেক ভালোবাস ? তাহলে তাজা গোলাপ ২৪ ক্যারেট সোনার ভেতর সিলমোহর করে পাঠাও । ২৯ . সেদিন একটি মেয়ে আমাকে ফোন করে বলল , ' চলে এস , বাড়িতে কেউ নেই । ' তার দেওয়া ঠিকানায় গিয়ে দেখি সেটি একটি পোড়োবাড়ি । সেখানে আসলেই কেউ থাকে না । ৩০ . হাই ! আমি ভাইরাস । আপনার মস্তিষ্কে ঢুকতে যাচ্ছি । ওয়েট ! মস্তিষ্ক খুঁজছি … খুঁজছি … সরি , আপনার কোনো মস্তিষ্ক খুঁজে পাওয়া যায়নি । আমি চললাম । বাই ! ৩১ . বান্দরবান ঘুরে আসার পর এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করল , কি রে , বান্দরবানে প্রাকৃতিক দৃশ্য কেমন দেখলি ? জবাবে আরেক বন্ধু বলল , ' আরে দূর , পাহাড়ের জন্য কিছুই দেখতে পারিনি । ' ৩২ . আলঝেইমার ( কিছু মনে না থাকার রোগ ) রোগ হওয়ার একটি সুবিধা আছে । রোজই আপনি নতুন নতুন বন্ধু পাবেন । ৩৩ . যে লোক দুই কানে তুলা গুঁজে রাখে , তাকে কী বলা যায় ? - তাকে যা ইচ্ছা তাই বলা যায় । ৩৪ . মনে করি , A হলো একটি সফল জীবন । A = x + y + z , এখানে x = কাজ , y = খেলা , z = মুখ বন্ধ রাখা । ৩৫ . প্লেনে উঠে বিমানবালাকে বললাম , ' আমার একটি ব্যাগ নিউইয়র্কে , একটি ব্যাগ লস অ্যাঞ্জেলেসে এবং আরেকটি মায়ামিতে পাঠিয়ে দিন । ' মহিলা বললেন , ' অসম্ভব ' । আমি বললাম , ' গত সপ্তাহে আপনারা এ কাজটিই করেছেন । ' ৩৬ . ডাক্তার বললেন , আমি আর ছয় মাস বাঁচব । আগামী ছয় মাসে বিলের টাকা দিতে পারব না শুনে বললেন , ছয় মাস নয় , এক বছর বাঁচবেন । ৩৭ . ডাক্তার বললেন , ' আপনি ৬০ বছর বাঁচবেন । ' আমি বললাম , ' এখনই আমার বয়স ৬০ । ' ডাক্তার খুশি হয়ে বললেন , ' বলেছিলাম না ? ' ৩৮ . ভিখারি বলল , ' সারা সপ্তাহ খাবারের স্বাদ পাইনি । ' উত্তর এল , ' চিন্তা কোরো না , খাবারের স্বাদ এখনো আগের মতোই আছে । ' ৩৯ . ছেলে : বাবা , ইডিয়ট কাকে বলে ? বাবা : ইডিয়ট হলো সেই সব বোকা ব্যক্তি যারা নিজেদের বক্তব্য এত বেশি প্রলম্বিত করে যে কেউ তার কথা বুঝতে পারে না । বুঝতে পেরেছ ? ছেলে : না । ৪০ . একজন এসে পুলিশকে জিজ্ঞেস করলেন , ' আমি কি এখানে গাড়িটা পার্ক করতে পারি ? ' - না - তাহলে এই গাড়িগুলো এখানে কেন ? - তারা কেউ এখানে গাড়ি পার্ক করতে পারবে কি না জিজ্ঞেস করেনি । ৪১ . যে চিন্তাশক্তি দিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করা হয় , সেই একই চিন্তাশক্তি দিয়ে তা সমাধান করা যায় না । ৪২ . আমি ৪৯ বছর ধরে একজন নারীকেই ভালোবাসছি । আমার স্ত্রী জানতে পারলে অবশ্য আমাকে খুন করবে । ৪৩ . আমাদের বিয়েটা টিকে থাকার একটি রহস্য আছে । আমি আর আমার স্ত্রী সপ্তাহে দুই দিন রেস্টুরেন্টে গিয়ে ভালো খাবার খাই আর ওয়াইন পান করি । আমি সোমবারে যাই আর আমার স্ত্রী যায় মঙ্গলবারে । ৪৪ . ব্রেকফাস্টের আগে যে জিনিস দুটো কখনোই খাওয়া সম্ভব নয় , সেগুলো হলো লাঞ্চ আর সাপার । ৪৫ . তুমি একটা ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার , একটা ইলেকট্রিক টোস্টার এবং একটা ইলেকট্রিক ব্রেড মেকার কিনে বললে , ' ওফ ! বাসায় এত জিনিস ! আমি বসব কোথায় ? ' পরদিন আমি একটা ইলেকট্রিক চেয়ার কিনে আনলাম । ৪৬ . এক বিশালদেহী লোক আমাকে বলল , ' আমি ১০ ডলার বাজি ধরে বলতে পারি যে তুই মারা গেছিস । ' আমি তার সঙ্গে বাজি ধরতে সাহস পেলাম না । ৪৭ . হাতুড়ির সবচেয়ে নিরাপদ ব্যবহার হলো , পেরেকটা অন্য কাউকে ধরতে দেওয়া । ৪৮ . আমি আমার স্ত্রীকে বললাম , ' স্বামী হলো ওয়াইনের মতো , যত পুরোনো ততই ভালো । ' পরদিন সে আমাকে সেলারে আটকে রাখল । ৪৯ . প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত সমালোচনা আছে । ৫০ . বাড়ির কাজ না আনার সবচেয়ে খারাপ অজুহাত হলো - আমি দেখে লেখার মতো কাউকে পাইনি । ৫১ . আলোর বেগ তো সবাই জানে । অন্ধকারের বেগ কত ? ৫২ . যদি প্রথমবারে সফল না হও , তাহলে স্কাইডাইভিং তোমার কর্ম নয় । ৫৩ . খবর : আত্মঘাতী এক লোক ভুল করে তার যমজ ভাইকে খুন করে ফেলেছে । ৫৪ . স্ত্রীদের সঙ্গে তর্কের দুটি নিয়ম আছে । কোনোটিই কার্যকরী নয় । ৫৫ . এক লোক লটারি জিতে টিকিট পেয়ে চীনে বেড়াতে গেছেন । এখন তিনি চীনেই আছেন । আরেকটি লটারির টিকিট জিতে দেশে ফিরতে চান । ৫৬ . ধরুন , কোনো ব্যক্তি দুর্ঘটনায় তাঁর শরীরের বাঁ - পাশ পুরোটাই হারিয়েছেন । এখন তাঁর কী হবে ? - তিনি এখন ' অল রাইট ' । ৫৭ . ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সন্ধ্যায়ও কাজ করেন কেন ? উত্তর : আরে , উনি তো পি . এম , এ এম নন । ৫৮ . স্কুলে একজন বোকাকে কীভাবে চেনা যায় ? - শিক্ষক যখন বোর্ড মোছেন , সে তখন তার সব ক্লাসনোট কেটে দেয় । ৫৯ . মা এবং স্ত্রীর মধ্যে পার্থক্য কী ? - একজনের কারণে তুমি কাঁদতে কাঁদতে পৃথিবীতে এসেছিলে , অন্যজনের কারণে তুমি সারা জীবন কাঁদবে । ৬০ . স্ত্রী ও চুম্বকের মধ্যে পার্থক্য কী ? - চুম্বকের একটি পজিটিভ দিক আছে । ৬১ . জনসংখ্যার বিস্ফোরণ বিষয়ে পড়াতে গিয়ে এক শিক্ষক বললেন , ' আমাদের দেশে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন মহিলা একটি করে শিশুর জন্ম দেন । ' এক ছাত্র চিত্কার করে উঠল , ' জলদি চল , তাঁকে খুঁজে বের করে এক্ষুনি থামাতে হবে । ' ৬২ . বাচ্চা ছেলে হবে না মেয়ে হবে তা জানার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায় হলো তার জন্ম পর্যন্ত অপেক্ষা করা । ৬৩ . ৩৫ - এর পর আমার কি আর বাচ্চা নেওয়া ঠিক হবে ? - না । ৩৫টা বাচ্চাই যথেষ্ট । ৬৪ . পৃথিবীর স্বাস্থ্যক্ষেত্রে একটি পজিটিভ দিক বলুন । - এইচ আই ভি । ৬৫ . দুজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার একসঙ্গে কীভাবে বড়লোক হতে পারে ? - একজন ভাইরাস লিখে , অন্যজন অ্যান্টিভাইরাস লিখে । ৬৬ . গণিতের একটা বই আরেকটা বইকে কী বলে ? - তোমার কথা জানি না , কিন্তু আমার ভেতরটা সমস্যায় ভর্তি । ৬৭ . আপনার স্ত্রী ড্রাইভিং শিখতে চাইলে তাঁর পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবেন না । ৬৮ . এক ব্যক্তি মনোচিকিত্সকের কাছে গিয়ে বলল , ' কেউ আমার কথা শোনে না ' । মনোচিকিত্সক সঙ্গে সঙ্গে বললেন , ' নেক্সট ' । ৬৯ . লোকটি এতই মোটা যে সে ছবি প্রিন্ট করে না , পোস্টার ছাপায় । ৭০ . দুজন ড্রাইভার ট্রাক চালাচ্ছিল । ১ম ড্রাইভার : হায় । ব্রিজটা ২ দশমিক ৭ মিটার উঁচু আর আমাদের ট্রাকটা ৩ মিটার । ২য় ড্রাইভার : যা দোস্ত , কোনো সমস্যা নেই । আশপাশে কোনো পুলিশ নেই । ৭১ . মেকানিক্যাল আর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের মধ্যে পার্থক্য কী ? - মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার অস্ত্র বানায় আর সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বানায় অস্ত্রের টার্গেট । ৭২ . আমার স্ত্রী গতরাতে বলছিল , আমি নাকি তার কোনো কথাই মন দিয়ে শুনি না … নাকি … এ রকমই কিছু একটা … ঠিক মনে পড়ছে না । ৭৩ . গতরাতে স্বপ্নে দেখলাম , আমি ১০ পাউন্ড ওজনের একটা হটডগ খাচ্ছি । সকালে উঠে দেখি আমার কোলবালিশটা নেই । ৭৪ . টিচার : তোমার বাবা তোমাকে বাড়ির কাজ করতে সাহায্য করেছেন ? ছাত্র : না । পুরোটাই উনি করেছেন । ৭৫ . সব বিয়েই সুখের । পরবর্তী সময়ে একসঙ্গে থাকতে গিয়েই যত ঝামেলা শুরু হয় । ৭৬ . অনেকেই চোখের বদলে মাথার ওপর চশমা পরে কেন ? উত্তর : যার যেটা নষ্ট সে সেখানেই চশমা পরে । ৭৭ . গত সপ্তাহে আমার সাইকিয়াট্রিস্টকে বললাম , ' আমি আজকাল শুধু আত্মহত্যা করার কথা ভাবি । ' শুনে তিনি বললেন , ' এখন থেকে অগ্রিম ফি নিয়ে আসবেন । ' ৭৮ . আমি অনেক বছর ধরে আমার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলিনি । আমি তার বক্তব্যে বাধা দিতে চাইনি । ৭৯ . ব্যাচেলররা বৈবাহিক জীবন সম্পর্কে বিবাহিতদের চেয়ে বেশি জানে , নইলে তারাও বিবাহিত হতো । ৮০ . উড়োজাহাজের পেছনের সারিতে বসার কারণ দুটি । এক . হয় আপনি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত । দুই . আপনি আক্রান্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে পরিচিত হতে চান । ৮১ . অভিজ্ঞতা যে কোনো কাজে লাগে না তার প্রমাণ হলো , মানুষ একটা প্রেম শেষ হওয়ার পরও আরেকবার প্রেমে পড়ে । ৮২ . তিনি খুব অল্প কথার মানুষ । তাই না ? - হ্যাঁ , সারা সকাল ধরে সেই কথাটাই তিনি বোঝালেন । ৮৩ . একটি চালাক ছেলে তার পছন্দের মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিল এভাবে - সে মেয়েটিকে নিয়ে নৌকায় উঠল । নৌকাটি মাঝনদীতে যাওয়ার পর মেয়েটিকে বলল , ' তুমি যদি আমার প্রস্তাবে রাজি না হও তাহলে এক্ষুনি নৌকা ছেড়ে চলে যাও । ' ৮৪ . একটি পরিচ্ছন্ন ডেস্ক একটি এলোমেলো ড্রয়ারের প্রতীক । ৮৫ . স্বামীর কাছে আরও বেশি স্বাধীনতা দাবি করায় স্বামী মিস্ত্রি ডেকে রান্নাঘরটা বড় করে দিলেন । ৮৬ . একটা ফোন এল ৭৭৭৭৭৭৭৭ নম্বরে , ' হ্যালো , এটা কি ৭৭৭৭৭৭৭৭ ? প্লিজ , আমাকে একটা ডাক্তার ডেকে দিন না । আমার আঙুল ফোনের ডায়ালে আটকে গেছে । ' ৮৭ . দোকানদারের কাছে অদৃশ্য কালি চাইতেই দোকানদার বলল , ' কী রঙের দেব বলুন । ' ৮৮ . উনি এত কৃপণ যে চিনির কৌটায় কাঁটাচামচ ব্যবহার করেন । ৮৯ . পেটে প্যাঁচঅলা এক লোক ভুলে পেরেক খেয়ে ফেলায় সেটি স্ক্রু হয়ে বেরিয়েছিল । ৯০ . ভোট অন্যতম নাগরিক অধিকার , যা প্রয়োগে অধিকাংশ সময়েই নাগরিকদের কোনো অধিকার অর্জিত হয় না । ৯১ . ছেলে : মা , রূপকথার গল্প সব সময় ' এক দেশে ছিল এক ' দিয়ে শুরু হয় কেন ? মা : না , সব সময় না । মাঝে - মধ্যে অফিসের কাজে আটকে গেছি , আজ ফিরতে একটু রাত হবে দিয়েও শুরু হয় । ৯২ . রেস্তোরাঁর মালিক : ওয়েটার , আজ খদ্দেরদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করবে , কারণ আজকের ভাতের তলা ধরে গেছে , পোড়া গন্ধ । ৯৩ . আমি সব সময় ওর হাত ধরে থাকি । কারণ , হাত ছাড়লেই সে কেনাকাটা করতে যায় । ৯৪ . আমাদের বাসার রান্নাঘরটা এত ছোট যে ওখানে কনডেন্সড মিল্ক খেতে হয় আমাদের ! এমনি দুধ খাওয়া যায় না । ৯৫ . এক তরুণ রাস্তায় এক তরুণীর পথ রোধ করে বলল , কিছু মনে করবেন না । আমি একটা টেলিফোন ডিরেক্টরি লিখছি , আপনার নম্বরটা যদি দয়া করে দিতেন … । ৯৬ . রাজনীতির প্রথম কথা হচ্ছে , রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই । ৯৭ . বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জনৈক নেতা মাত্র চার ঘণ্টার জন্য অনশন পালন করেন । তাঁর অনশন শুরু হয়েছিল সকালে নাশতা খাওয়ার পর এবং অনশন ভাঙেন মধ্যাহ্নভোজনের আগে আগে । ৯৮ . আপনার একটি ফোন থাকলে সেটি প্রয়োজনীয়তা , দুটি ফোন থাকলে সেটি বিলাসিতা , আর কোনো ফোনই যদি না থাকে তাহলে আপনি স্বর্গে বসবাস করছেন । ৯৯ . নির্বাচন হচ্ছে গণতান্ত্রিক - ব্যবস্থার একটি চমত্কার উদার দিক , যেখানে সবাই মিলে ঠিক করে কে কে তাদের শোষণ করবে । ১০০ . কারচুপি একটি প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক শব্দ , পরাজিত দলের ভাষ্যমতে যা স্থূল ও সূক্ষ্মরূপে জয়ী দল করে থাকে । বহুদিন আগে প্রথম আলোতে একবার ছাপা হয়ে ছিলো আলিয়া রিফাত নান্মী কোন এক লেখক অনুবাদ এবং সংগ্রহ করেছিলো । আচ্ছা এ পর্যন্ত থাকুক পরের অংশ চরম ১৮ + তাই আর নিচে নাম বেন না । গুলতি পাগলা এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে , তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল । ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ? পাগল : আমি ! সত্যি বলব ? ডাক্তার : বলুন । পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে । ডাক্তার : গুড , নর্মাল ব্যাপার , তারপর ? পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে , মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ? ডাক্তার : গুড , নর্মাল , তারপর ? পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো । ডাক্তার : ঠিক আছে , তারপর ? পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব । ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু , তারপর ? পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব , ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব , পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে । ডাক্তার : নাথিং রং , তারপর ? পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি । ডাক্তার : তারপর ? পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি । ডাক্তার : নিয়ে যাও পেসেন্টকে । বন্ধ করে রাখ ওকে । হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর । নো ইমপ্রুভমেন্ট । - - - কমেন্ট করুন
পাইলস রোগটি আমাদের দেশের সাধারণ রোগীদের কাছে পরিচিত একটি রোগ । সর্বসাধারণের ধারণা পায়ুপথের বিভিন্ন সমস্যা যেমন রক্ত যাওয়া , ব্যথা হওয়া , ফুলে যাওয়া - এসবই হয় পাইলস রোগের কারণে । কিন্তু আসলে এ ধারণা সঠিক নয় । উপরোক্ত প্রতিটি উপসর্গই পায়ুপথে ক্যান্সার হলে হতে পারে । আবার ফিষ্টুলা বা ভগন্দর রোগেও উপরোক্ত উপসর্গগুলো দেখা দিতে পারে । আবার এমন হতে পারে যে , প্রথমত : পায়ুপথে ক্যান্সার হয়েছে সেটিও ফিষ্টুলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারে , যেমন ইতোমধ্যেই লেখক একজন রোগীর ( ৬৫ ) অপারেশন করেছে ফিস্টুলা হিসেবে কিন্তু মাংস পরীক্ষা ( বায়োপসি ) রিপোর্টে দেখা গেল ক্যান্সার । এই ফিস্টুলা রোগীটির যে ক্যান্সারের কারণেই ফিস্টুলা হয়েছে তা অপারেশনের পূর্বে কোনো পরীক্ষায় ধরা পড়েনি । ধরা পড়েছে শুধুমাত্র অপারেশনের পর নিয়মিত মাংস পরীক্ষার রিপোর্টে । যদি ভুলক্রমে বা কোনভাবে এ রোগীর বায়োপসি না করা হত তাহলে তার ক্যান্সার ধরা পড়ত অনেক দেরীতে যখন চিকিৎসার অযোগ্য হত । আশার কথা এই যে , লেখক মোটামুটি সব ফিস্টুলা রোগীর নিয়মিত মাংস পরীক্ষা করে থাকেন । এ রোগীর ইতিহাস নিয়ে দেখা যায় তিনি নিজে একজন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক । ৪ বছর ধরে তার এই সমস্যা চলছে এবং তিনি নিজে চিকিৎসক বলে হোমিও ওষুধ খেয়ে যাচ্ছেন । তার মলদ্বার থেকে দূরে একটি মুখ থেকে পুঁজ ও রক্ত পড়ত । এটিকে সাধারণ ফিস্টুলা মনে করে তিনি নিজে দীর্ঘদিন ধরে ওষুধ খাচ্ছিলেন । বেশির ভাগ ফিস্টুলা রোগীর ক্যান্সার থাকে না । পায়ুপথের ক্যান্সার যখন দীর্ঘদিন চিকিৎসাবিহীন থাতে তখন এটি মলদ্বারের পাশে ছিদ্র হয়ে বের হয়ে আসে এবং সেখান থেকে পুঁজ যায় আবার কখনো কখনো রক্ত যায় ।
তবে এই খানে একটা কথা ঠিক করি বলি যাই সত্যিকারের প্রেম হয় বিয়ার ৫ বছর বাদে
পেরেগ্রিন ফেলকন পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির পাখির নাম হচ্ছে " পেরেগ্রিন ফেলকন " । এটি শুধু পাখিদের মধ্যেই দ্রুততম নয় , বরং পৃথিবীর সকল প্রাণীদের মধ্যেই দ্রুতগামী । এই পাখি শিকার করার সময় প্রথমে মাথা নিচু করে উড়ে যায় অ - নে - ক উঁচুতে । আর তারপর যখন খাঁড়া নিচের দিকে নেমে আসে , তখন ওর গতিবেগ থাকে ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার ! কী , শুনে অবাক হলে নাকি ? তা তো হওয়ারই কথা । আরো মজার ব্যাপার কী জানো ? পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণীদের তালিকায় কিন্তু এই পেরেগ্রিন ফেলকনকে রাখাই হয়নি । কেননা শুধুমাত্র শিকার করার সময়ই এই পাখি এতো দ্রুতগতিতে উড়ে । অন্য সময় এরা মোটেও দ্রুত ওড়ে না । তারচেয়েও বড়ো কথা , ওদের এই গতি উপর থেকে নিচে নামার সময়ই হয় , আকাশে প্লেনের মতো ওড়ার সময় ওরা চাইলেও এতো দ্রুতগতিতে উড়তে পারে না । উপর থেকে নিচে নামার সময় তো মহাকর্ষণ শক্তির টানে এমনিই সবকিছুর গতি বেড়ে যায় অনেক গুণ ! তোমরাই বলো , ওই গতি হিসেব করে কী ওকে সবচেয়ে দ্রুতগতির পাখি বলা ঠিক ?
টাঙ্গাইল , ৭ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ৪৮ ঘণ্টা হরতালের ২য় দিন টাঙ্গাইলে ঢিলেঢালা হরতাল পালিত হচ্ছে । শহরের দোকানপাট বন্ধ থাকলেও রিক্সা ও অটোরিক্সা চলাচল করেছে । অফিস আদালত ও ব্যাংক খোলা রয়েছে । টাঙ্গাইল বাস টার্মিনাল থেকে দূরপাল্লার কোন যানবাহন ছেড়ে না গেলেও ঢাকা - টাঙ্গাইল - বঙ্গবন্ধু সেতু সড়কে যাত্রীবাহীসহ মালবাহী ট্রাক চলাচল করছে । শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে । এছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালত টহল দিচ্ছে । জেলা বিএনপির উদ্যোগে সকালে হরতালের সমর্থনে অল্প কয়েকজন নেতাকর্মী মিছিল করেছে । ময়মনসিংহ সড়কে পিকেটাররা কয়েকটি অটোরিকশা ভাঙচুর করেছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / সাখা / রাজ / ১১ . ০২ ঘ . )
বল বীর - বল উন্নত মম শির , শির নেহারি ' আমারি নত - শির ওই শিখর হিমাদ্রির ।
৩ " মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্কের ধারা বিলুপ্তির অপচেষ্টা " বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আশার পর কোন ইসলামি বন্ধু প্রতিম দেশের সাথে আমাদের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে বলুন তো একবার ? তবে কি পাকিস্তানের সাথে যেই শীতল সম্পর্ক আমাদের , সেইটাকে দহরম মহরম করতে হবে ? আজও দেখলাম এ টি এন নিউজ এ দিনে দুপুরে সবার সামনে সামরিক বাহিনী সাধারন জনগন কে দাড় করিয়ে ওপেনে গুলী করে মারছে । তাদের সাথে আন্তরিকতা , না কক্ষনো না ।
লেখক বলেছেন : স্বার্থপর শ্রেনীর , যেটা এ্যাড করা হয়নি । আমার চেয়ে বেশি সস্তা জনপ্রিয়তাকামী আর কেউ আছে এই ব্লগে বলুন ?
বিশেষ দিনে বিশেষ কিছু উদ্ভাবনে গুগলের কোন জুরি নেই । আজকে আমেরিকান গিটারিস্ট , গীতিকার ও ইলেকট্রিক গীটারের অন্যতম পথিকৃৎ Les Paul এর ৯৬ তম জন্মদিন , তাই গুগল তার লোগোতেও নিয়ে এসেছে এই কিংবদন্তীর জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা । আপনারা অনেকেই গুগলের হোমপেজে গিয়ে এরই মধ্যে টুংটাং গীটার বাজিয়ে এসেছেন । আগামীকাল এই লোগো আর . . .
ঢাকা , ২২ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : সন্তানের মা হচ্ছেন ঐশ্বরিয়া রাই এটা এখন বিনোদন দুনিয়ার আলোচিত খবর । মঙ্গলবার রাতেই শ্বশুর অমিতাভ টুইটারে জানান পুত্রবধূ ঐশ্বরিয়ার মা হওয়ার খবর । তবে বিজ্ঞানের যুগে অনাগত সন্তানটি ছেলে না মেয়ে , তা নিয়েও চলছে জল্পনা - কল্পনা । ইতিমধ্যে ভাভিক সাংভি নামের এক জ্যোতিষী জানিয়েছেন , কন্যাসন্তানের মা হচ্ছে ঐশ্বরিয়া । এমনকি বলিউড সেরা অ্যাশ - অভি দম্পতির নাকি যমজ সন্তানও হতে পারে । জ্যোতিষী ভাভিক বলেছেন , ২০১১ সালে ঐশ্বরিয়া মাতৃত্ব লাভ করবেন এ ব্যাপারে ২০১০ সালের নভেম্বরেই ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলাম । ছেলে না মেয়ে হবে_ এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন , কন্যা সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি । ভবিষ্যদ্বাণীর ব্যাখ্যায় ভাভিক সাংভি বলেন , ' ঐশ্বরিয়া ও অভিষেকের রাশিফল এবং জন্মসংখ্যার হিসাব মিলিয়ে এমন কথা বলছি । এসব সংখ্যার হিসাব অনুযায়ী যমজ সন্তানের মা হতে পারেন ঐশ্বরিয়া । সন্তান দেখতে কেমন হবে ? এ প্রশ্নে জ্যোতিষীর উত্তর , ' সে তার মায়ের মতোই অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী হবে । তবে উচ্চতার হিসাবটা মিলবে বাবা অভিষেকের সঙ্গে । ' ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমএইচ / এএএ / ২২ . ৪২ঘ . )
আমি নিশ্চয় জানতুম , মরে গেলেও বিন্দু আমাদের ঘরে আর আসবে না , কিন্তু আমি যে তাকে বিয়ের আগের দিন আশা দিয়েছিলুম যে , তাকে শেষ পর্যন্ত ত্যাগ করব না । আমার ছোটো ভাই শরৎ কলকাতায় কলেজে পড়ছিল ; তোমরা জানই তো যতরকমের ভলন্টিয়ারি করা , প্লেগের পাড়ার ইঁদুর মারা , দামোদরের বন্যায় ছোটা , এতেই তার এত উৎসাহ যে উপরি উপরি দুবার সে এফ . এ . পরীক্ষায় ফেল করেও কিছুমাত্র দমে যায় নি । তাকে আমি ডেকে বললুম , ' বিন্দুর খবর যাতে আমি পাই তোকে সেই বন্দোবস্ত করে দিতে হবে , শরৎ । বিন্দু আমাকে চিঠি লিখতে সাহস করবে না , লিখলেও আমি পাব না । '
তথ্যচিত্র ২৪ মিনিট আফসান চৌধুরী ইংরেজি ActionAid Bangladesh সাংবাদিক আফসান চৌধুরী ঘুরে বেড়িয়েছেন বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ উপকুল । দেখিয়েছেন জলবায়ুর পরিবর্তনের সাথে সাথে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের উপকুলের মানুষের তিলে তিলে নিঃশেষ হবার কাহিনী । নদীর ভাঙ্গনে মানুষ গৃহহীন নিঃস্ব । যারা কোনমতে মাটির উপর টিকে আছে সেসব জনপদে ঢুকে পড়েছে সমুদ্রের লোনা পানি । ফলে ক্ষেত হয়েছে ফসলহীন । দেখা দিয়েছে চর্মরোগ আর মিঠা পানির জন্য হাহাকার । পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ জঙ্গল সুন্দরবনকে দুনিয়ার বড় দর্শনীয় স্থান বানাতে আমরা ভোট দিচ্ছি পাগলের মত , কিন্তু কজন খবর রাখি আমাদের এই সুন্দরবন যে হারিয়ে যেতে শুরু করে দিয়েছে বঙ্গোপসাগরের তলায় ? এইসব নির্মম সত্য তুলে ধরার সাথে সাথে আফসান চৌধুরী কথা বলেছেন দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন পর্যায়ের বিশেষজ্ঞদের সাথে । খুঁজে বেড়িয়েছেন প্রতিকার । সমাধানের পথ । চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছেন ধনী দেশগুলো আচরণ । ধনী দেশগুলোর তৈরি সমস্যায় গরিব দেশগুলো কি করে মারা পড়ে সেই কথা । শেষতক প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন , ধনী শিল্পোন্নত দেশগুলোও কি এ ঝুঁকি থেকে মুক্ত ? ইউটিউব থেকে
বিরোধী দলীয় নেতা খালেদা জিয়া এ সময় দর্শকসারিতে বসে সেমিনারে আলোচকদের বক্তব্য শোনেন ।
ঈদ যদিও একটি ধমীর্য় উৎসব , তাপরও আমাদের দেশে এটি একটি জাতীয় উৎসবের মতোই । এই উৎসবে সব ধর্মের অনুসারীই আনন্দ করে । ধনী - গরীব সবাই পারিবারিক ও সামাজিকভাবে ঈদ উপভোগ করার চেষ্টা করে । ছুটির আমেজে কেটে যায় উৎসবমুখর কয়েকটা দিন । ঈদের আনন্দটাকে আরও বাড়িয়ে দেয় বড় ও ছোট পর্দার বিভিন্ন অনুষ্ঠান । সারা বছর প্রচণ্ড ব্যস্ত সময় পার করে পর্দার সামনের ও পেছনের কারিগররা ঈদের ছুটিটা বেশ ভালোভাবেই উপভোগ করেন । আর সবার মতো ঈদকে ঘিরে তাদেরও আছে নানা মজার স্মৃতি । ঈদের ছুটিতে তাদের স্মরণীয় কিছু ঘটনা নিয়েই এবারের ঈদ এক ঝলক ।
আমি কী বলিব আর বিচ্ছেদের আগুন এ পুড়ে কলিজা আঁধার … .
ল্যাপটপের প্রধান সুবিধা হচ্ছে এটি খুব সহজেই বহন করা যায় । তাই যে ল্যাপটপ কিনবেন তার ওজন কেমন সেটা জেনে নিন । ছোট স্ক্রিনের ল্যাপটপের ওজন সাধারনত কম হয় ; এসব ল্যাপটপের দামও তূলনামূলকভাবে বেশি । তবে গ্রাফিক্সের কাজ যারা করবেন তাদের জন্য একটু বড় স্কিনের ল্যাপটপ কেনাই ভালো ।
একদম মনের কথা গুলোই লিখেছেন নূর ভাই ।
ঈদগাঁও ' র প্রখ্যাত ফার্ণিচার ব্যবসায়ী মোহাম্মদ হোছাইন প্রকাশ টুনু আর নেই । ৫ জুলাই রাত সাড়ে ১১ টায় তিন . . .
মুসা ইহুদীদের নবী । আর ঈসা খ্রিষ্টানদের । কিন্তু মুহাম্মদ ইসলাম প্রচারে সুবিধার জন্য এদেরও মুসলমানদের নবী বানাইয়া দিল । ধর্ম প্রচারে অন্য ধর্মের সাহায্য নেওয়ার এই অলিখিত নিয়ম সব ধর্মের ক্ষেত্রেই দেখা যায় । কিন্তু ইসলাম ধর্মে ওই দুই নবীরে নিয়া খুব একটা লাফালাফি নাই , তাদের মর্যাদাও তেমন নাই । সুন্নত মানেই মুহাম্মদের কাজকারবার ধরা হয় । ঈসা - মুসার কাজ - কাম নিয়া ভাবার সময় নাই । আর মুহাম্মদও চালাকি করে পৃথিবীর শেষ ও সেরা নবী বলে নিজেরেই বার বার প্রচার করে গেল ।
সজীব ওয়াজেদ জয়ের দুটি বাড়ি দেখি : পোলাতো নয় যেন আগুনের গোলা
তাই আমেরিকা বা ইউরোপ অথবা আমাদের মহান বড় ভাই ভারত কি ভাবছে বা বলছে তা না বিচার করে আগে আমরা নিজেদের বিচার করি . . . . . . . . . ওরা বলবেই , ভাববেই এবং সুযোগ নিবেই , কারণ সেই সুযোগ ওদেরকে আমরাই করে দিয়েছি . . . . . . এর জন্য অবশ্যই একমাত্র দায়ী আমরা . . . . . . . আল্লাহ কনও জাতিকে ততক্ষণ পর্যন্ত সাহায্য করে না যতক্ষণ না সেই জাতি নিজেই নিজের জন্য চেষ্টা করে . . . . . . . . .
ভিকারুননিসা নূন স্কুলের পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করে ঢাকা জেলা প্রশাসক ( ডিসি ) মহিবুল হকের নেতৃত্বে ৪ সদস্যের একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেছে সরকার । আজ সন্ধ্যায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন এ তথ্য জানান । তিনি বলেন , ভিকারুননিসার স্থিতিশীল অবস্থা ফেরাতে আমরা এ পদেক্ষেপ নিয়েছি । প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে বর্তমান পরিচালনা কমিটি বাতিল করে ঢাকার ডিসির নেতৃত্বে ৪ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে দেয়া হয়েছে । এ সিদ্ধান্তের ফলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি । এর আগে কলেজের পরিচালনা পর্ষদের ৫ জন সদস্য সভা আহ্বান করে অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগমকে অপসারণ করেন । তবে হোসনে . . . . .
একুশের সকালে নগ্নপদে ভুল করেও রাস্তায় নামবে না । তোমাদের মত সুযোগসন্ধানী মানুষ শুধু সেদিনই নগ্নপদে রাস্তায় নামে বাকি তিনশ চৌষট্টি দিনই , স্যুটেড বুটেড থাকে ।
আপনিই কি এই মুহূর্তে ভারতের শ্রেষ্ঠ সুন্দরী ? ক্যাটরিনা : ওহ্ কাম অন ! নিশ্চয়ই না । কী যে বলছেন ! এ দেশে আমার চেয়ে ঢের ঢের সুন্দরী আছে । আমিও সুন্দরী , তবে সেটা মাঝারি গোছের । যাকে বলে মডারেটলি বিউটিফুল ।
সামনের বছর আল্লাহ্ আপনাকে গরু কোরবানী দেওয়ার তৌফিক দান করুন আর ফোরামের সবাইর হাতে মাংসের প্যাকেট তুলে দেওয়ার তৌফিক দান করুক ।
বিনোদন বাংলা ( ১৩ জুলাই ) : বলিউডের চলতি বছরের সবচেয়ে চমক জাগানো খবর ' ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন মা হতে চলেছেন ' । শ্বশুর অমিতাভ বচ্চন এই খবরটি প্রকাশ করার পর পরই বলিউডে আনন্দের ঝড় বয়ে যায় । কিন্ত্র ঐশ্বরিয়াকে এরপর আর প্রকাশ্যে দেখা যায় নি কোথাও । এবার অন্তঃস্বত্তা ঐশ্বর্যকে প্রথমবারের মতো জনসম্মুখে দেখা যাবে নয়া দিল্লিতে এক পুরস্কার গ্রহণ অনুষ্ঠানে । চলচ্চিত্রে অসমান্য অবদান রাখায় ঐশ্বর্য রাইকে প্রদান করা হচ্ছে ফ্রান্স সরকারের বিশেষ পুরস্কার । ১৪ জুলাই ফ্রান্সের জাতীয় দিবস উপলক্ষে নয়া দিল্লিতে ঐশ্বরিয়াকে সম্মানিত করা হচ্ছে ' অফিসার দঁ ওরদে দে আর্ট দে লিতরে ' খেতাবে ।
আল্লাহ্ তা ' লা বিশ্বকে খোদাভীরু এবং পবিত্র জীবনের দৃষ্টান্ত দেখাতে ইচ্ছে করেছেন আর এ উদ্দেশ্যেই তিনি এই জামাত প্রতিষ্ঠা করেছেন । তিনি পবিত্রতা কামনা করেন এবং একটি পূত - পবিত্র জামাত গঠন করাই তাঁর অভিপ্রায় ।
রাজনৈতিক বোদ্ধা ও সূত্রের প্রকাশ , বরিশাল সদর আসনের বর্তমান সাংসদ অ্যাডঃ মজিবুর রহমান সরোয়ার ২০০৩ সাল থেকে বরিশাল জেলা ও মহানগর বিএপির ' র একক রাজা হিসেবেই পরিচিত ছিলেন । বিগত চার দলীয় জোট ক্ষমতার আমলে সিটি মেয়র থেকে শুরু করে দলীয় বিভিন্ন পদ - পদবীসহ মোট ১১ টি পদে আসীন ছিলেন তিনি ।
অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দু দিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন । আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি । এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা । [ ৪১ : ১২ ]
মানুষের মগজে একটি বিবেচনা কেন্দ্র আছে । এ বিবেচনা কেন্দ্র মানুষকে সেই সব কাজ করতে বাধাগ্রস্থ করে , যেসব কাজ সে মন্দ বলে জ্ঞান করে । যেমন কোনো লোক সাধারণত তার পিতা - মাতা এবং গুরুজনের কথা বলার সময় অসম্মানজনক ভাষা ব্যবহার করে । তাকে যদি কখনো প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে হয় ( পায়খানা পেশাব ) তার বিবেচনা কেন্দ্র তাকে বাধা দেবে জনসমক্ষে এ কাজ করতে । এ জন্য সে গোপন জায়গা ব্যবহার করে ।
আফরোজা আখতার শিউলি সরকারী সেবার মানোন্নয়নে নাগরিক অংশগ্রহন প্রকল্প । পপুলেশন সার্ভিসেস এন্ড ট্রেনিং সেন্টার , পিএসটিসি বাবুগঞ্জ , বরিশাল ।
ওয়ারী সিটি কলোনির বিজয় কুমার দাস । সিদ্ধেশ্বরী কলেজের মার্কেটিং বিভাগের অনার্স ৩ বর্ষের ছাত্র , নতুন একটি সমস্যার কথা তুলে ধরেন । বিজয় জানায় , প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭ থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত কলোনিতে কীর্তনের জন্য ঢোল বা বিভিন্ন ধরনের বাজনা বাজানো হয় । এতে করে পড়ালেখা করতে সমস্যা হয় । রাকীব দাস , সিমনসহ কয়েকজন ছাত্র একই ধরনের কথা বলেন ।
গায়ক ও কবি কবীর সুমনের ষাট বছরের জন্মদিন উপলক্ষে নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে হয়ে গেল বালাই ষাট বলে একটি সুন্দর অনুষ্ঠান । সুমনের গান গাইলেন বিভিন্ন জেনারেশনের শিল্পীরা । আমি অবশ্য টিভিতেই দেখলাম অনুষ্ঠানটি । ১৯৯২ সালে সুমনের তোমাকে চাই অ্যালবামটি বেরোনোর পর সুমনকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয় নি । তিনি তাঁর পরের বহু জনপ্রিয় গায়ক গায়িকাকে প্রভাবিত করেছেন । নচিকেতা , অঞ্জন দত্ত , রূপঙ্কর , অনেকই বলেছেন তাঁরা যদি সুমনের গান না শুনতেন তাহলে তার হয়তো কোন দিন গানই গাইতেন না । অনুষ্ঠানটি শুরু হয় হৈমন্তী শুক্লার গানের ভিতর দিয়ে । এরপর রূপঙ্কর , দোহার , সাবিনা ইয়াসমিন , ফসিল্স , চন্দ্রবিন্দু , শহর , অঞ্জন দত্ত এবং তাঁর ছেলে নীল , শ্রীকান্ত আচার্য , ব্রহ্ম ব্যান্ড , লোপামুদ্রা সবাই গাইলেন । দোহারের দুটি গান অনবদ্য লাগল । সুমনের গানের তাঁরা যেন এক অন্য মাত্রা দিলেন । অঞ্জন দত্তের ছেলে নীল সুমনের একটি ইংরেজি গান গাইলেন । ফসিল্সের রূপম তাঁর স্বভাবসিদ্ধ ইন্টেলেকচুয়াল ভঙ্গিতে সুমনের রংপেনসিল গানটির অন্য রূপ তুলে ধরলেন । শ্রীকান্ত , লোপামুদ্রা নিজেদের পেশাদারী দক্ষতা বজায় রাখলেন । ব্রহ্ম ব্যান্ডের গান আমি আগে শুনিনি । এই ব্যান্ডের একটি মেয়ে সুমনের পেটকাটি চাঁদিয়াল গানটি সম্পূর্ণ অন্য কায়দায় গাইলেন । জয় গোস্বামী কবিতাপাঠ করলেন । অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । তিনি প্রায় পুরো অনুষ্ঠানটিই দেখলেন । তবে পশ্চিমবঙ্গের সাংস্কৃতিক জগতের আমরা ওরা ভাগাভাগির পর ' আমাদের দলের ' কাউকে তেমন চোখে পড়ল না । তবে চোখে লাগল এই অনুষ্ঠানে সুমনের গানের বড় ভক্ত নচিকেতার না থাকাটা । কেন জানিনা মনে হল নচিকেতা থাকলে অনুষ্ঠানটি আরো স্বয়ংসম্পূর্ণ হত । সুমন নিজে কোন গান পুরো গাইলেন না তবে অনেক গানেই গলা মেলালেন । অনবদ্য একটি অনুষ্ঠান উপহার দেবার জন্য কলকাতা টিভিকে ধন্যবাদ ।
বাবুয়া বলেছেন : যেসব ব্লগার বন্ধুরা আমাকে জন্ম দিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন - তাঁদের সবার কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই । জুন , ধন্যবাদ আপনাকেও ।
স্টেডিয়ামে গিয়া খেলা দেখি নাই বহুদিন , কিন্তু গতোকাল রাত বারটার সময় এক বন্ধু হঠাৎ ফোন কইরা জানতে চাইলো বাংলাদেশ আর সাউথ আফ্রিকার সাথে খেলা দেখতে চাই কীনা , তার কাছে একটা ক্লাব হাউজের টিকেট আছে . . . এই টিকেট প্রাপ্তির সম্ভাবনায় মনে হইলো যাই একদিন অন্ততঃ দেশের ক্রিকেট সমর্থকগো বাস্তবতাটা বুইঝা আসি । আর তাই সকাল সকাল ঘুম থেইকা উইঠা রওনা দিলাম মিরপুর স্টেডিয়ামের উদ্দেশ্যে ।
ঠাকুরগাঁও জেলার সীমান্ত এলাকার ব্যাপক জমি চা চাষের উপযোগী । কিন্তু প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ও সরকারী পৃষ্ঠপোষতার অভাবে ঠাকুরগাঁও জেলার সীমান্ত এলাকায় চা চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনা কাজে লাগানো যাচ্ছে না । এখানকার মাটির প্রকৃতি . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
লেখক বলেছেন : দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন : তার মধ্যে কেন এত মানুষের মত বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান ?
সেন্ট্রাল হাসপাতালে খালা শাশুড়ির পরিচয়ের সূত্র ব্যবহার করি নাই । আর এখানকার সম্পর্কে ধারণাটা এমনিতেই ভাল না - - ব্যস্ত সড়কের উপরে অবস্থিত বলে আর সন্ধ্যায় কনসালটেন্সি রোগী / মেডিকেল প্রমোশন অফিসারদের ভীড়ে এটার যতদুর দেখেছি সেটা বাজারের মত সরগরম মনে হয়েছে । এছাড়া শাশুড়ির কলিগের আত্মীয়ের কাহিনীটাও সুখকর নয় । ঐ কলিগ ( যার ছেলে বুয়েটে আমার রুমমেট / ক্লাসমেট ছিল . . . ওর সূত্রেই শ্বশুরপক্ষের সাথে আমার পরিচয় ঘটেছিল ) এর আত্মীয়ের ছেলের একটা ফোঁড়া হয়েছিল । হাউ কাউ করে ছেলেকে সেন্ট্রাল হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলো । ওখানে ফোঁড়া গালিয়ে দিয়ে ব্যান্ডেজ করে দিয়েছে . . তারপর ঐ হাতটাকে গলার সাথে ঝুলিয়ে দিয়েছে ( হাঁড় ভাঙ্গা রোগীদের যেমন দেয় ) - - - - এই পর্যন্ত কাহিনীতে কোন সমস্যা ছিল না . . . . কিন্তু এই কাজের জন্য ১২০০০ টাকা বিলটাই সব কেমন জানি করে দিল ( হ্যাঁ ভাই , I repeat : বার হাজার টাকা ! ! ) ।
@ সোহেল ও রানা , জিয়া কী বলেছে আর মুজিব কী বলেছে , তা তো লেখাতেই উল্লেখ করেছি !
সাভারেই একটা ক্লিনিকের ডাক্তারকে দেখানোর ব্যবস্থা করা হল । ঐ লেডি - ডাক্তারের দেশের বাইরের বড় ডিগ্রী আছে , উপরন্তু শাহেদের সম্বন্ধীর ( আমাদের . . তুতো ভাই ) খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধুর মা উনি । ক্লিনিকটা ঢাকা থেকে গেলে সাভার বাজার পার হয়ে কিছুদুর পরে প্রধান রাস্তার বামপাশে অবস্থিত ( ভেলরি টেইলরের সি . আর . পি . ওটার উল্টা দিকে কিছুটা ভেতরে ) । ডাক্তার সাহেবের আলিশান বাড়িটাও ক্লিনিকের সাথেই লাগোয়া । কাজেই বেশ নির্ভরতার সাথেই ওনার পরামর্শ মেনে চলতে থাকলো ওরা । বাইরের দেশগুলোতে গর্ভবতী মায়েদের বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া হয় . . . সিজারিয়ান অপারেশন ছাড়াই স্বাভাবিক প্রসবের জন্য তাঁদের নিয়মিত বিভিন্ন ব্যায়াম করানো হয় । জাপানে থাকার সময় এই ব্যাপারটা দেখেছি . . . . কেউ আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারের জুনিয়র সিনেমাটা দেখে থাকলেও এই ধরনের সিন দেখে থাকবেন । অথচ , আমাদের ডাক্তার এ ধরণের কোন পরামর্শই দিয়েছে বলে কখনো শুনিনি । বরং সবসময়ই এমন কথা বলেন যে সব ঠিক আছে ইত্যাদি ।
পানসি আমার প্রিয় একটা রেস্টুরেন্ট । খাবারের মেনু বললে তো লোলে আমার কম্পিউটার ভিজে যাবে
আররেএএএ মেহেদী ভাইতো দেখি আমার প্রতিবেশী বলা যায় । ভালোই হল বিপদে আপদে আপনাকে পাশে পাওয়া যাবে । কিন্তু আমার জন্য কোনটা ভালো হবে এটাই তো বুঝতে পারছি না ! উবুন্টুতে নাকি নেটের কানেকশন ছাড়া কিছুই করা যায় না । আপনি যেটা ব্যবহার করছেন ফেডোরা সেটা কিরকম ? আমার পিসিতে চলবে না ? মিন্ট / উবুন্টু / কুবুন্টু / সেন্টওস এগুলার মধ্যে কোনটা সবচেয়ে ভাল ? আমার আবার সুন্দর গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের প্রতি একটু দুর্বলতা আছে ।
নিতা দেবী আমি যখন কফি হাউসে আসি , তখন আপনি প্রথম আমায় স্বাগত জানিয়েছিলেন । কিন্তু তারপরে আর আমার লেখা পড়ে উঠতে পারেন নি মনে হচ্ছে । কোন ব্যাপার নয় , সময় মতো পড়বেন । আমি আপনার যযাতি আর পুরু - র উপাখ্যান পড়লাম । খুব ভালো লাগলো । লেখার মধ্যে যদি স্কেচ করে দেন এক - আধটা তাহলে , নতুন মহাভারত হিসেবে পরে একসাথে ছেপে বের করা যেতে পারে । অবশ্য তার সাথে মেম্বারদের কমেন্টসগুলি থাকলে আরও ভালো লাগবে , আমার মনে হয় ।
এ ক্ষেত্রে খুবই উল্লেখযোগ্যভাবে প্রতিনিয়ত বাড়ি মালিক কর্তৃক ভাড়াটিয়াকে আর্থিক , মানসিক ও কখনো কখনো শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে বাধ্য করার পাশাপাশি রাষ্ট্রের প্রাপ্য হোল্ডিং ট্যাক্স ও আয়কর ফাঁকি দেবার মতো ফৌজদারী অপরাধ সংঘটিত হলেও অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনকভাবে সত্য যে , আমাদের বাড়িভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৯১ এর ৩০ ধারা মোতাবেক আইনটিকে দেওয়ানী আইন বিধির অন্তর্ভূক্ত করে আইনের স্বয়ংক্রিয়তা নষ্ট করে এটাকে চলমান বাস্তবতায় পঙ্গু করে রাখা হয়েছে ।
আমার ইংরেজ বন্ধু অলিভার কানুপকে ঢাকা শহরটা ঘুরিয়ে দেখাচ্ছিলাম । যাচ্ছি সদর ঘাটের দিকে । হাতের বায়ে পড়ল বাহাদুর শাহ পার্ক । পার্কের মাথা উচু মনুমেন্টটা দেখে ও প্রশ্ন করলো হঠাৎ Ôহেই ডুড ! হোয়াট ইজ দিস প্লেইস ? মানে হল গিয়ে আরে দোস্ত ! এইটা কোন জায়গা ? বাহাদুর শাহ পার্ক mসম্পর্কে ‡ Ü ঠিকঠাক জানতাম না । . . .
কঠিন হারামি বলেছেন : বাদ দেন , প্লাস মাইনাচ ধুইয়া কি পানি খামু নি
বরিশাল , ১২ জুলাই : বরিশাল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তাদের কাজের সমন্বয়হীনতায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন প্রধান শিক্ষকরা । তাদের ঘুষ বাণিজ্যের শিকার হয়ে পদে পদে বিড়ম্বনা পোহাচ্ছেন তারা ।
মানাহেলুল ইরফান ফি উলূমিল কোরআন " এর লেখক আল্লামা আবদুল আজিম স্বীয় গ্রন্থে কোরআন অল্প অল্প করে নাযিল হওয়ার ভিতরে চারটি বিশেষ হিকমতের কথা উল্লেখ করেছেন ।
চট্টগ্রামের মিরসরাইতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমান , প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া । . . . বিস্তারিত
এইটাই তো বিপদরে ভাই ! ! সাধারণ পাব্লিকের কাছে আমি আপনি যাইতে পারি না ! যায় ফড়াৎ মগবাজারেরা . . . এবং এজন্যই ফড়াতেরা হিজুদের চোষে এবং হিজুরা ফড়াৎদের চোষে ! ! ক্রমাগত 69 চলতে থাকে ! ! ! চলতেই থাকে . . .
লেখক বলেছেন : তসলিমা আমার প্রিয় কেউ নন , ঘৃণিতও নন । বিজ্ঞানে মুসলমানদের অবদান বাড়লে আমিও মুগ্ধ হবো ; ভাল লাগবে , খুব খুশি হবো ; আমিতো মুসলমান । আমি প্রত্যাশা করি বিজ্ঞানে মুসলমানদের অবদান পূর্বের ন্যায় সমৃদ্ধ থাকবে ।
জুলর্ভানের সাবমেরিন সম্পর্কিত ধারণা বাস্তবতা লাভ করলেও এই ( জার্নি টু দ্য সেন্টার অব দি আর্থ ) থিওরির কোন বিজ্ঞানভিত্তিক বাস্তব ভিত্তি নেই ।
উবুন্টুর সেমিনারে যোগ দেয়ার জন্য গতকাল রাত নয়টার সময় ঢাকাতে পৌছেছি । কম্পিউটারের সাথে যোগাগোগ নাই ২৭ তারিখ থেকে । যে লোক দিনে যতক্ষণ বিদ্যুত থাকে ও জাগ্রত থাকে ততক্ষন কম্পউটারের সামনে বসা থাকে তার এতদিনে কি অবস্থা হতে পারে তা তো সহজেই অনুমেয় । আজকে সকালে বাসা থেকে বের হলাম ৯ . ৩০ এর দিকে । উদ্দেশ্য নীলক্ষেত । যাওয়ার পথে একটা সাইবার ক্যাফে পড়ে । তো ভাবলাম কিছুক্ষণ অনলাইন দুনিয়া থেকে ঘুরে আসি । দোকানটির নাম হাফিজ এন্টারপ্রাইজ । কম্পিউটার আছে ৬ টা । ইন্টারনেট কানেকশন কতগুলোতে আছে কে জানে । ব্রাউজিং চার্জ ঘন্টায় ২০ টাকা । আমাকে যে কম্পিউটারে বসতে দিল তার অবস্থা মাশাল্লাহ । কি - বোর্ডের এমুন অবস্থা কি একটা চাপলে তিনটা চাপা যায় না । মাউস অপটিক্যাল ঠিক আছে , কিন্তু কার্সর নিতে চাই একদিকে আর যায় আরেকদিকে । লেফট শিফট কি এর অবস্থা যা তো না হয় আর না বললাম । প্রথমেই প্রবেশ করলাম প্রজন্ম ফোরামে । কিন্তু একি ! প্রজন্ম ফোরাম ওপেন হতে সময় লাগল মাত্র ৫০ সেকেন্ড । যেখান আমার সিটিসেলে ওপেন হয় ৩ সেকেন্ডে । সুতরাং বুঝতেই পারছেন অবস্থা । আরও অনেক কিছু লেখার ইচ্ছে কিন্তু লিখতে পারছি না । হাত ব্যাথা হয়ে গেছে । এটুকু লিখতে আমার সময় লেগেছে কতটুকু জানেন , মাত্র ৩৫ মিনিট ।
বিষয়টি বেশ জটিল । আমরা যারা জনসাধারণ , এবং অনেকদিক থেকেই আমরা যারা অপাঙক্তেয় , তাদের জন্য , এমন একটি বিষয়ে মন্তব্য করা , বহু আগেই এক অসাধারণ শ্লেষের দ্বারা , চিরদিনের জন্যই উপহাস করা হয়েছে : আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবর । কিন্তু যে যুগে খবরের কাগজ আছে , যে যুগে শহর ও গ্রামে খুব সহজে এসব কাগজ পড়া যায় , সে যুগে একজন আদার ব্যাপারীর পুরো পৃথিবীর খবরই রাখতে হয় । এখন এই পুরো পৃথিবীর খবর রাখতে গিয়ে সে কত কী যে খবর রাখে তার হদিস পাওয়াই তার জন্য হয়ে ওঠে মহামুশকিল ।
প্রথমে আপনার yahoo id দিয়ে address . yahoo . com এ লগিন করুন । লগিন করার পর দেখবেন পেজের মাঝে import your contacts from other accounts আছে সেখানে ক্লিক করুন । যদি না থাকে তাহলে tools এ ক্লিক করে import সিলেক্ট করুন । importএ ক্লিক করার পর নিচের চিত্রের মত পেজ আসবে । এখান থেকে আপনি যেটা ( যেমনঃফেসবুক , জিমেইল , উইন্ডোজ লাইভ ইত্যাদি ) Import . . .
তোমাকে খুঁজেছি শহীদের রক্তে তোমাকে খুঁজেছি বীরাঙ্গনার অশ্রুতে তোমাকে খুঁজেছি কার্তুজের ঝাঁঝালো গন্ধে তোমাকে খুঁজেছি বাংলার প্রতিটি বাঙ্কারে তোমাকে খুঁজেছি রাজপথের উত্তাল মিছিলে তোমাকে খুঁজেছি জনসভার মিথ্যে জনস্রোতে তোমাকে খুঁজেছি ইতিহাসের পরতে পরতে তোমাকে খুঁজেছি ১২ নটিক্যাল মাইল জুড়ে তোমাকে খুঁজেছি আঁকাবাঁকা গেঁয়ো পথে তোমাকে খুঁজেছি রাখালিয়া বাঁশরী সুরে । কোথাও পাইনি তোমায় , স্বাধীনতা - তোমাকে পেয়েছি আমার হৃদয়ের প্রতিটি অনুরণনে । যখন মাথা উঁচু করে বলতে পেরেছি , যখন গর্বভরা মুখ নিয়ে উচ্চারণ করেছি - আমি স্বাধীন বাঙ্গালী ।
৫৪ . আল কাও ' য়্যি - ► শক্তিশালী - ► ( আল্লাহ লিখে দিয়েছেন যে , তিনি এবং তাঁর রসূল অবশ্যই বিজয়ী হবেন । প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ মহা শক্তিমান ও পরাক্রমশালী ► মুজাদালাহ : ২১ )
- টেকনোলজি টুডে নিউজ ডেস্ক তথ্যসূত্র : সাইন্স টেক টুডে
( আট ) শিক্ষা ও চিন্তাধারাভিত্তিক পশ্চিমা সংস্কৃতি কারিগরী আবিস্কার ও জাগতিক উৎকর্ষের খাতিরে যাচাই - বাছাইয়ের মাধ্যমে গ্রহণ করা যেতে পারে । এর দ্বারা মুসলিম বিশ্বের চিন্তা ও গবেষণার নতুন ক্ষেত্র আবিস্কৃত হবে । ধর্মীয় ভাবধারা ও সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য বিধান করে এমন একটি সাংস্কৃতিক পরিমন্ডল গড়ে তুলতে হবে যার ভিত্তি হবে ঈমান ও আখলাক , তাকওয়া ও ইনসাফ । এতে থাকবে সকল বিষয়ের ব্যপ্তি । শক্তি ও সামর্থের দিক থেকে তা হবে অদ্বিতীয় । ফলে এর প্রভাব পড়বে জীবনের সকল পর্যায়ে । জনসাধারণের মধ্যে পরিতুষ্টি আসবে । মোটকথা , পশ্চিমা জ্ঞান বিজ্ঞান থেকে ঐ সমস্ত জিনিস নেয়া যাবে যা মুসলিম জনসাধারণ , মুসলিম দেশ এবং মুসলিম শাসনের জন্য প্রয়োজন । কর্মের বিস্তৃত ময়দান আবিস্কারের লক্ষ্যে পশ্চিমা ছাপমুক্ত যে কোন সংস্কৃতি প্রয়োজনমাফিক গ্রহণ করাতে দোষের কিছু নেই । ভিন্ন সংস্কৃতির যা অপ্রয়োজনীয় , তা থেকে দুরুত্ব বজায় রাখতে হবে । পাশ্চাত্যের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সৌহার্দমূলক । কেননা মুসলিম বিশ্ব যদি পশ্চিমা জ্ঞান - বিজ্ঞান থেকে প্রয়োজনীয় বিষয় গ্রহণ করার মুখাপেক্ষি হয় , তেমনি পশ্চিমা বিশ্বের জন্যও মুসলিম দেশসমূহ থেকে অনেক কিছু নেয়ার আছে । বরং এ কথা জোর দিয়ে বলা যায় যে , মুসলিম দেশসমূহ থেকে শেখা ও কিছু অর্জন করার প্রয়োজনীয়তা পশ্চিমাদের জন্য একটু বেশিই বটে ।
অমল কহিল , ' আমার মশারির চালে আমি নিজে লতা এঁকে দেব , সেইটে তোমাকে আগাগোড়া রেশম দিয়ে কাজ করে দিতে হবে । '
পৃথিবীর সুখী মানুষেদের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান দেখে প্রাণ আমার ভরে যায় । । ' আহা ! আমার মত সুখী কে আছে ! ' দুর্নীতি ' র ও প্রথম সারিতে ' বসবাসের অযোগ্য ' তে ওপ্রথম সারিতে , ' সুখে ' ও প্রথম সারিতে । বাহ ! কী বৈপরীত্যময় সমন্বয় । ! ভাবছি সবচেয়ে বেশী . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
২০০৪ সাথে আমার বাবা একবার ভীষন অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন । ডায়বেটিকস থেকে জিবিস হয়ে উনি প্রায় প্যরালাইজড হয়ে দিয়েছিলেন । চট্রগ্রামের সব ডাক্তার উনার চিকিৎসার জন্য ঢাকার বারডেম হসপিটালে ভর্তির জন্য বলেছিলো । প্রায় মুমুর্ষ অবস্থায় তাকে বারডেম হসপিটালে ভর্তি করিয়েছিলাম । আমি তখন ছিলাম ইউনিভার্সিটির শেষ বর্ষের ছাত্র । আমার নানা বাড়ী ঢাকা . . .
বন্ধুরা তোমাকে " ৬৯ মডেল বলে নির্মম বাক্য ব্যয় করে - আর তুমি চোখে কৌতূহল জাগিয়ে বিশ্বাস্য হাসিতে মৃদু প্রতিবাদ ক ' র । অথচ , এই তোমাকেই তুলনীয় করে অনেকেই তো হয়েছে ( হচ্ছে ) সুখ্যাত নায়ক , পার্শ্ব চরিত্রে তুমি অভিনয় করে যাচ্ছ চমৎকার , ভেবেছ , এ তোমার সর্বশেষ প্রাপ্য অঢেল । প্রায়শই এ হাট থেকে ও হাটে বিক্রি হচ্ছো তুমি , আর অসংখ্য প্রতিবিম্ব হয়ে ভোগ্য হয়ে উঠছো প্রতিনিয়ত , ভেবেছ , যদি নাই পার নিস্বার্থের আগুনে সবাইকে ছিন্ন ভিন্ন করতে , তবে , তোমাকেই তুমি পুড়ে ছাই করতে থাকবে এবং সবার উপর প্রতিশোধ নেয়া হয়েছে ভেবে , দুচোখে কান্নার ঝড় তুলবে ।
শুধু মাত্র এইসব অসাধারণ গপ্প লেখার কারণে আপনাকে জাজ বানানো হইছে । নইলে তো ফিল্ড পামু না । আমার মাথায় লাঠি দিয়া বাড়ি দিলেও এইসব চরম গল্প বাইর হইব না ।
কোর্সের মধ্যে রয়েছে ডিপ্লোমা ইন পেশেন্ট কেয়ার , ডিপ্লোমা ইন ল্যাবরেটরি , ডিপ্লোমা ইন ডেন্টাল , ডিপ্লোমা ইন ফিজিওথেরাপি ও ডিপ্লোমা ইন ফার্মেসী । প্রতিটি কোর্সের মেয়াদ তিন বছর । এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষায় নূন্যতম ২ . ৫ সহ যে কোন সনের পাশ করেছেন এমন যে কোন শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন করতে পারবেন । ৩ বছর মেয়াদী উক্ত কোর্সগুলোর যে কোন একটি সফলভাবে সম্পূর্ণ করতে পারেন তাহলে চাকুরী নিশ্চিত । কারণ দেশে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বহু সংখ্যক ডিপ্লোমা টেকনোলজিস্ট পদ শূন্য পড়ে আছে । উক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী আফরোজা , সাবিনা , হাবিবুর ও আল আমিন তাদের অনুভুতি প্রকাশ করতে গিয়ে বললেন , ' আমরা এখানে পড়ে খুবই খুশি । এখানকার সকল শিক্ষক খুবই আন্তরিক এবং অভিজ্ঞ । আমরা একজন দক্ষ মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট হয়ে দেশের মানুষের সেবা করতে চাই ' । বাংলাদেশ মেডিকেল ইনস্টিটিউট এর সহযোগী অধ্যাপক মাজহারুল ইসলাম । কথা হলো তার সঙ্গে । তিনি জানালেন , আমাদের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি সরকার অনুমোদিত দেশের সেরা বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেখানে , ল্যাবরেটরি , ডেন্টাল , ফিজিওথেরাপি , ফার্মেসী সহ চারটি অনুষদ বিদ্যামান । আমরা শিক্ষাদানের ব্যাপারে আপষহীন । যোগাযোগ ঃ
২৪ উপ - ধারা ( ৭ক ) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ( সংশোধন ) আইন , ২০০০ ( ২০০০ সনের ৩৯ নং আইন ) এর ১০ ধারাবলে সন্নিবেশিত
এত গেল একটা দিক । লালগঞ্জের কথা যদি দেখি , যেখানে তিনজন মহিলাকে খুন করা হচ্ছে , বা অহল্যার কথা যদি দেখি যেখানে অন্তঃস্বত্ত্বা অবস্থায় তিনি লড়ছেন এবং তাঁকে হত্যা করা হচ্ছে , এই ঘটনাগুলোতেই , যাঁরা পিছিয়ে ছিলেন , সেই অর্থে ইতিহাস বইতে যাদের নাম দেখিনা , তাঁরা এগিয়ে এলেন । আর এই সমস্ত পরিঘটনার - একদিকে নেতৃত্বে উঠে আসা , আরেকদিকে এই নারীদের সঙ্গে যা যা হয়েছে - এই সমস্তটার ' টেস্ট কেস ' হিসেবে যেন ইলা মিত্রের কম্যুনিস্ট পার্টিতে ভূমিকা এবং সামগ্রিক ভাবে তেভাগাতে ভূমিকা আমরা দেখতে পাই । তেভাগা আন্দোলনের জোয়ারে অন্তঃপুর থেকে বেরিয়ে আসা তাঁর পক্ষে সহজ হচ্ছে , তিনি মিশে যাচ্ছেন একদম সাধারণ মানুষের মধ্যে । মিশে যাচ্ছেন সাঁওতাল সেজে , তাদের ভাষা বলছেন । যখন ধরা পড়ছেন তখনও তিনি সাঁওতাল সেজে আসছেন । অকথ্য পুলিশি অত্যাচারের মুখে দাঁড়িয়ে সাহসের সাক্ষর রাখছেন ।
অখণ্ড সুদানের ৯ , ৬৭ , ৫০০ বর্গমাইল এলাকার থেকে ২ , ৩৯ , ২৮৫ বর্গমাইল এলাকা নিয়ে গঠিত হবে স্বাধীন দক্ষিণ সুদান বা রিপাবলিক অফ সাউথ সুদান । এর জনসংখ্যা দাঁড়াবে ২০০৮ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এক কোটি দশ লাখ থেকে এক কোটি ত্রিশ লাখের মধ্যে । অখণ্ড সুদানের মোট জনসংখ্যা ছিল ৪ , ৩৯ , ৩৯ , ৫৯৮ এবং মাথাপিছু আয় ১৬৩৮ ডলার । দেশটির দৈনিক তেল উত্তোলনের পরিমাণ ছিল পাঁচ লাখ বিশ হাজার ব্যারেল , যা অবিশ্বাস্য হারে বৃদ্ধি পাচ্ছিল এবং বছর জুড়ে গোলযোগ অব্যাহত থাকা সত্ত্বেও বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছিল ।
লেখক বলেছেন : নির্মম সত্য । তোর মন্তব্যটা পেয়ে ভাল লাগসে ।
আম্মা বললেন , ' আমি দু ' আ করি , তুই নাম পরিবর্তন করে নিজের জন্য চেষ্টা কর ' ।
( ঙ ) বৃক্ষরোপন ঃ প্রতি বছর বৃক্ষ রোপন করা হয় ।
পোষ্ট করেছেন : ১৭ টি মন্তব্য করেছেন : ১০০ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৩ মাস ৮ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ২২১৭ বার
এ ব্যাপারে কোল্ডস্টোরেজের মালিক এস . এম কবীরের সঙ্গে মুঠোফোনে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি ।
এই ধরনের বিজ্ঞাপনগুলো header banner এবং মেনুর সাথে মিলিয়ে ব্যবহার করলে অধিক সাফল্য লাভ করা যায় । ধরুন ওয়েবসাইটের বামপাশে আপনার মেনুবার আছে , সেক্ষেত্রে ডানপাশে আপনি একই রং ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন বসাতে পারেন । উপরের চিত্রে ২য় এবং ৩য় বিজ্ঞাপন দুইটি Blend Color Scheme এবং ১ম বিজ্ঞাপনটি উভয়ের Complement ।
ইরানের ইসলামী বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দৃষ্টিতে ১২ জুনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
কিশোরগঞ্জ ( এক্সকুসিভ ) : অচিরেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে দেশের একমাত্র টিএসপি সার কারখানাটি । অথচ সরকারি এ সার কারখানাটি একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান ছিল । কিন্তু ভর্তুকির টাকা না দিয়ে লাভজনক এ প্রতিষ্ঠানটিকে লোকসানী প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে এক শ্রেণীর সরকারি আমলা । তারা মূলত বিদেশী এজেন্ডা বাস্তবায়নের ল্েযই টিএসপি কারখানাটিকে লোকসানী হিসেবে চিহ্নিত করে বন্ধ করার ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ উঠেছে । কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন তাতে কর্মরত শত শত কর্মকর্তা - কর্মচারী । এজন্য তারা মানববন্ধন , সমাবেশ ও সড়ক অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে । সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে , টিএসপি সার কারখানাটির ২০০৭ - ' ০৮ অর্থবছর পর্যন্ত সরকারি - বেসরকারি কোনো পর্যায়েই ঋণ ছিল না । বরং নিজস্ব অর্থায়নেই কারখানার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করা হতো । এমনকি বিগত ২০০৮ - ' ০৯ অর্থবছরেও এ প্রতিষ্ঠানটি অর্জিত প্রায় ৬শ ' কোটি টাকার মধ্যে সরকারকে রাজস্ব দিয়েছে ২৬৫ কোটি টাকারও বেশি । কিন্তু বর্তমান সরকার মতায় আসার পর কৃষকদের কমমূল্যে সার সরবরাহের ল্েয সারের বিপরীতে ভর্তুকি জন্য নীতিমালা প্রণয়ন করে । সে আলোকে ২০০৯ সালের মে মাস থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ১৬১ কোটি টাকার সার সরবরাহ করে । এর মধ্যে সরকার দু ' কিস্তিতে মাত্র ৩০ কোটি টাকা পরিশোধ করে । কিন্তু বকেয়া ১৩০ কোটিরও বেশি টাকা পরিশোধ করেনি অর্থ মন্ত্রণালয় । অথচ এ টাকা পরিশোধের ব্যাপারে শিল্প ও কৃষি মন্ত্রণালয় সুপারিশ করলেও অর্থ মন্ত্রণালয় তার তোয়াক্কা করছে না । বরং ওই দুটি মন্ত্রণালয়ের দাবিকে অযৌক্তিক বলে নাকচ করে দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয় । অথচ অর্থ মন্ত্রণালয় বিএডিসি ও বেসরকারি আমদানিকারকদের আমদানি মূল্যের সাথে এলসি কমিশন ছাড়াও পরিবহন ভাড়া , হ্যান্ডলিং খরচ , ব্যাংক সুদ , গুদাম ভাড়া বাবদ এ পর্যন্ত ১ হাজার ৬৩৪ কোটি টাকা এবং বেসরকারি আমদানিকারকদের ১ হাজার ২১৬ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে । কিন্তু ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত টিএসটি সার কারখানার সরকারের কাছে বাকিতে সার সরবরাহ করতে গিয়ে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে ১২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছে । বর্তমানে কারখানাটিতে যে পরিমাণ কাঁচামাল মজুদ আছে তা দিয়ে চলতি মাস পর্যন্ত সার উৎপাদন অব্যাহত রাখা যাবে । এরপরই কারখানাটি কিভাবে চলবে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্টরা এখনো কিছু বলতে পারছেন না । সূত্র আরো জানায় , বর্তমানে টিএসপি সার কারখানা আগের ঋণ পরিশোধ করতে না পারায় কাঁচামাল কেনার েেত্র ব্যাংক থেকে নতুন ঋণ পাচ্ছে না । বকেয়া ঋণ পরিশোধ না করায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বার বার টিএসপি সার কারখানার ঋণ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করছে । এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানটি সরকারি ভর্তুকি টাকা না পেলে লাভজনক এ কারখানাটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাবে । আর কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে কর্মরত ৯ শতাধিক শ্রমিক - কর্মচারী ও কর্মকর্তা বেকার হয়ে পড়ার আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে । এ প্রেেিত সম্ভাবনাময় এ কারখানাটির উৎপাদন অব্যাহত রাখতে সরকারি ভর্তুকি টাকা পরিশোধের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে শ্রমিক - কর্মচারীরা । এ দাবিতে ইতিমধ্যে তারা কারখানার অভ্যন্তরে মানবন্ধন , সমাবেশ ও কারখানার সামনে সড়ক অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করেছে । টিএসপি সার কারখানার বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা - কর্মচারী ও শ্রমিকরা জানান , এদেশে ও সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা এক শ্রেণীর বিদেশী দালালের কারণে বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে লাভজনক সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটির । তারা ষড়যন্ত্রমূলকভাবে দেশের একমাত্র লাভজনক কৃষি উন্নয়নে সহায়ক সার কারখানাটি বন্ধ করে দিতে চাচ্ছে । এজন্য ওই ষড়যন্ত্রকারীরা সরকারের ভর্তুকির টাকা পরিশোধ না করে টিএসপি সার কারখানাটিকে একটি লোকসানী প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাচ্ছে । এতে লাভবান হবে বিদেশী ও বেসরকারি ব্যবসায়ীরা । এদেশে তাদের ব্যবসার সুযোগ বেড়ে যাবে । তাঁরা আরো জানান , অচিরেই সরকারকে টিএসপি সার কারখানার বকেয়া ভর্তুকির টাকা পরিশোধ করতে হবে । তাদের দাবিÑ ভর্তুকির টাকা পরিশোধের েেত্র প্রত্যাহার করতে হবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের একতরফা অযৌক্তিক ও বেআইনি পত্র । কারণ এ কারখানাটিকে লোকসানী প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই সফল হতে দেবে না কারখানা শ্রমিক - কর্মচারীরা । ভর্তুকি টাকা পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত এ কারখানার শ্রমিক - কর্মচারীরা আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত রাখবে । আর এ দায়দায়িত্ব বহন করতে হবে সরকারকেই ।
ছবির ১২টি বিন্দুকে ৫টি সরল রেখা দিয়ে যুক্ত করুন । শর্ত দুটিঃ ১ / একবার সরল রেখা আকতে শুরু করলে কাগজ থেকে কলম / পেনসিল ওটাতে পারবেন না । ২ / একই বিন . . .
আফগানিস্তানে পুলিশ চেকপয়েন্টে আত্মঘাতী হামলায় ছয় পুলিশ নিহত
মাহজাবীন জুন বলেছেন : জী না অজিত আমি একেবারে বেইজিং এর খোদ ট্যুরিস্ট সেন্টার ওয়াং ফু জিং স্ট্রিটের শপিং মলএর টি হাউস থেকে কিনেছি । আপনি যা পাঠাবেন তাও হয়তো চুপি চুপি কাউকে গিফ্ট করে দেবো । আসল কথা হলো র চা আমার কোনো সময়ই ভালোলাগেনা । আর যারা ঐ চা অফার করে তাদের আমার খুব কৃপন মনে হয়
( ৪১ ) " প্রবিধান " অর্থ এই অধ্যাদেশের অধীন প্রণীত প্রবিধান ;
সরকার সুপরিকল্পিতভাবে জিয়া পরিবারের সদস্যদের ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করছে । আজ নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ।
না না ভাই ঠিক আছে । আমিও দেখিনি এখনও । ভার্সিটিতে আজ এক ফ্রেন্ডের কাছে শুনলাম এটা নাকি চরম রকমের ফালতু একটা মুভি । কষ্ট করে ডাউনলোডাইলাম ।
লেখক বলেছেন : ব্লগে ব্লগে ব্লগ গোয়েন্দা নিয়োগ দেয়া হোউক
অপরিকল্পিতভাবে হচ্ছে দ্রূত নগরায়ন দ্রূত বন্ধ করা দরকার এরুপ নগরায়ন । সীমাহীন সমস্যার সুষ্ঠু সমাধান করা ক্ষমতাসীন সরকারেরই থাকতে হবে তাড়া ।
সবার থেকে স্বতন্ত্র হওয়ার আকুতি হয়ত শিল্পীর হাতিয়ারগুলোর মধ্যে সেরা বা মহত্তমটি নয় , কিন্তু এ - আকুতির অনুপস্থিতি নিতান্তই বিরল । আর এই উদ্দেশ্যগত ভিন্নতার সমঝদারি প্রায়শই অতীতের শিল্পের দিকে অগ্রসর হওয়ার সবচেয়ে সহজ পথটি খুলে দেয় ।
এবং যখন তাদেরকে বলা হয় আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তাতে তোমরা ঈমান আন , তারা বলে আমাদের প্রতি যা নাযিল হয়েছে তাতে আমরা ঈমান এনেছি , অথচ তা ব্যতিত সব কিছুই তারা প্রত্যাখান করে , যদিও উহা সত্য এবং উহার সর্মথক যা তাদের কাছে আছে ! বলুন যদি তোম , রা মুমিন হতে তবে কেন তোমরা অতীতে নবীগণকে হত্যা করেছিলে ?
ঘটনাটা সম্ভবতঃ ক্লাস ফোরে পড়ার সময়ে । আমাদের স্কুলে কো - এডুকেশান ছিল , ছেলে - মেয়ে দুই সারিতে পাশাপাশি বসতো । মেয়েদের নীল ড্রেস , আমাদের সাদা । আমি একটু পিচ্চি ছিলাম সাইজে , তাই মেয়েগুলোকে আমার চেয়ে বড় মনে হতো । দেখতে বড় হলেও কোন কারনে ধারনা জন্মে গিয়েছিল যে মেয়েরা দুর্বল , ছেলেরা সবল ।
১৯৭৫ : আইবিএম এর ৫১০০ সিরিজের বহনযোগ্য কম্পিউটার বাজারে । এর ওজন ছিলো ৫০ পাউন্ড এবং মূল্য ছিলো ৯ , ০০০ থেকে ২০ , ০০০ ডলার ।
বর্তমান সরকারের শিক্ষানীতি নিয়ে এরই মাঝে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে । আধুনিক শিক্ষানীতি হিসেবে এর একটা পরিচিতিও দাড়িয়েছে । এতাবড়ো দলিলের অনেক ভারী ভারী কথা আমাদের মনে না থাকলেও ধারনা করি এটি সাধারণভাবে গ্রহণযোগ্য একটি দলিল হিসেবে গৃহীত হয়েছে । আমাদের মতো দেশে ; যেখানে এখনও যখন ধর্মান্ধতা , কুসংস্কার ও ফতোয়াবাজি চালু আছে এবং বিপুল সংখ্যক মানুষ এসব রোগে ভোগে তখন একটি আধুনিক ও সময়ের সাথে তাল মেলানো শিক্ষানীতি চালু করা খুবই কঠিন কাজ । সাধারণ মানুষ যদি এক ধরনের শিক্ষা চায় তবে কিছু ধর্মান্ধ গোড়া চায় তার বিপরীত শিক্ষা । ফলে সমগ্র জাতির জন্য একই ধাচের একটি লক্ষ্যের শিক্ষা প্রচলন করা কঠিন । সারা দুনিয়ার মুসলমানরা এই সংকটে আছে এবং সাধারণ শিক্ষার সাথে ধর্মীয় শিক্ষা বা মাদ্রাসা শিক্ষাকে গুলিয়ে ফেলছে । এক্ষেত্রে আশাপ্রদ কাজ করেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ । সেখানে হিন্দু ধর্মের ছেলেমেয়েরাও মাদ্রসায় পড়তে যায় । এর অন্যতম কারণ হচ্ছে যে সেখানকার মাদ্রাসা শিক্ষা বস্তুত আধুুনিক শিক্ষা । কিন্তু আমাদের দেশে গোড়ামীর প্রভাব এতো বেশি যে কোনভাবেই ( মাদ্রাসা ) শিক্ষাকে আধুনিক করা যায়না । বিষয়টি কি ভয়ঙ্কর যে একদল লোক নারী - পুরুষের সমানাধিকার নিয়েও হরতাল করে । তবুও সেই চ্যালেঞ্জ বর্তমান সরকার অনেকটাই মোকাবেলা করতে পেরেছে । শিক্ষানীতি
কাম্পানা , ১১ জুলাই : ভেনেজুয়েলা ও প্যারাগুয়ের সঙ্গে ড্র করে কোপা আমেরিকায় হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ে ব্রাজিলের স্বপ্ন ফিকে হতে বসেছে । কোচ মানো মেনেজেসের মনে তবুও শঙ্কা নেই । দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার আত্মবিশ্বাস এখনো রয়েছে ব্রাজিলিয়ান কোচের । আর টুর্নামেন্টের শুরুতেই এমন হতাশাজনক পারফরমেন্সকে দলের পুনর্গঠনের একটি অংশ বলে জানালেন তিনি । ঘরের মাঠে ফিফা বিশ্বকাপে ষষ্ঠ শিরোপা জিততেই দলকে নতুন করে ঢেলে সাজাচ্ছেন মেনেজেস । এক কথায় বলতে গেলে , কোপায় ব্রাজিল বিশ্বকাপের মহড়া দিচ্ছে ।
" অভিশপ্ত " - এর তেমন কোন প্রতিশব্দ বাংলা একাডেমির লেটেস্ট ডিকশেনারীতেও পেলাম না ।
পিঁপড়া নিজে নিজে আমার কাচে আসি মরতে চাইলে আমার দোষ কি ?
এহঃ . . . . চাচা . . . . এই মাল ডা কি ফেচবুকে আমনের ফ্রেন্ড ? এই আবাল টার গোসল না করা চিটকা জামা আর গায়ের গন্ধ এখনি আমার নাকে লাগতেছে . . .
আস্তিক কারা ? ঃ যারা স্রষ্টাকে তারাই আস্তিক । আস্তিকতা ৩ ধরনের হতে পারেঃ - ১ । ভারসাম্য পুর্ন বিশ্বাসের আস্তিকতাঃ এরা স্রষ্টার সাথে অন্য কিছুকে মিলিয়ে ফেলে না , কাজের সময় কাজ করে আর প্রার্থনার সময় স্রষ্টার কাছেই সাহায্য চায় । এদেরকে ঈমানদার বলা হয় । ২ । ঘাটতি যুক্ত বিশ্বাসের আস্তিকতা : وَلَا تُصَعِّرْ خَدَّكَ لِلنَّاسِ وَلَا تَمْشِ فِي الْأَرْضِ مَرَحًا إِنَّ اللَّهَ لَا يُحِبُّ كُلَّ مُخْتَالٍ فَخُورٍ যারা কাফের , তারা অহংকার ও বিরোধিতায় লিপ্ত ( Luqman : 18 ) । এদেরকে সাধারন ভাষায় কাফির বলা হয় । এরা স্রষ্টার এক বা একাধিক আদেশকে অস্বিকার করে । বিশ্বাসের ঘাটতি যখন চরম রূপ লাভ করে তখন তাকে নাস্তিকতা বলে । নাস্তিকতা কিঃ নাস্তিকতা এক ধরনের অহংকারী মানসিকতা । যেখানে কেও নিজেকে / মানুষকে শ্রেষ্ঠ মনে করে এবং নিজের চেয়ে শ্রেষ্ঠতর কোন স্রষ্টার অস্তিত্ব মেনে নিতে পারে না । فِي قُلُوبِهِم مَّرَضٌ فَزَادَهُمُ اللَّهُ مَرَضًا ۖ وَلَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ بِمَا كَانُوا يَكْذِبُونَ [ ٢ : ١٠ ] তাদের অন্তঃকরণ ব্যধিগ্রস্ত আর আল্লাহ তাদের ব্যধি আরো বাড়িয়ে দিয়েছেন । বস্তুতঃ তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে ভয়াবহ আযাব , তাদের মিথ্যাচারের দরুন । নাস্তিকতা কেন হয়ঃ এমন মানসিকতা তৈরি হয় যে " আমি একাই যথেষ্ট , আলাদা কোন স্রষ্টার সাহায্য ছারাই আমার চলে " । আস্তিকদের তখন অন্যের দাস এবং নিজেকে ইচ্ছাস্বাধীন বলে মনে হয় । নাস্তিকতা কিভাবে হয়ঃ إِلَّا إِبْلِيسَ اسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ কিন্তু ইবলীস ; সে অহংকার করল এবং অস্বীকারকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল । ( Saad : 74 ) ১ । অন্যের দ্বারাঃ বিভিন্ন নাস্তিক মানুষের কথায় প্রভাবিত হয়ে বা নাস্তিক লেখকের বই পড়ে । এরা না বুঝেই নাস্তিক । ২ । অপর্যাপ্ত জ্ঞ্যানের কারনেঃ এরা বিজ্ঞানের কিছু তথ্য জানার পর তার আলোকে দুনিয়া বিশ্লেষন করার চেষ্টা করে । কিছুজিনিষ মিলে গেলে ভাবে সবকিছুই এভাবে মেলানো যাবে । তাদের কাছে তখন সৃষ্টিকর্তা অপ্রয়োজনিয় মনে হয় । নিজেকে তখন তারা সর্বশ্রেষ্ঠ মনে করে আর তাদের মনে শ্রেষ্ঠত্বের অহংকার তৈরি হয় । এই অহংকারের কারনে পরবর্তিতে সত্যজ্ঞান লাভ করলেও আর নিজের চেয়ে শ্রেষ্ঠতর কোন স্রষ্টার অস্তিত্ব মেনে নিতে পারে না । ৩ । হতাশার থেকেঃজীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের দুঃখ , অপ্রাপ্তি ও ব্যার্থতার কারনে মানুষ অনেক সময়ই স্রষ্টার রহমতের উপর নিরাশ হয়ে যায় । ভাবে যে তারা নিজের যোগ্যতাতেই টিকে আছে । এবং তারা হতাশার কারনে স্রষ্টাকেই অস্বিকার করে । নিজেকে তখন তারা শ্রেষ্ঠ মনে করে আর শ্রেষ্ঠত্বের অহংকারের কারনে পরবর্তিতে শ্রেষ্ঠতর কোন স্রষ্টার অস্তিত্ব মেনে নিতে পারে না । ( Az - Zumar : 53 ) বলুন , হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না । নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করেন । তিনি ক্ষমাশীল , পরম দয়ালু । ( Al - Hijr : 56 ) তিনি বললেনঃ পালনকর্তার রহমত থেকে পথভ্রষ্টরা ছাড়া কে নিরাশ হয় ? ( Al - Ankaboot : 23 ) যারা আল্লাহর আয়াত সমূহ ও তাঁর সাক্ষাত অস্বীকার করে , তারাই আমার রহমত থেকে নিরাশ হবে এবং তাদের জন্যেই যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে । ৩ । অতিরিক্ত বিশ্বাস যুক্ত আস্তিকতাঃ وَمَا يُؤْمِنُ أَكْثَرُهُم بِاللَّهِ إِلَّا وَهُم مُّشْرِكُونَ অনেক মানুষ আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে , কিন্তু সাথে সাথে শিরকও করে ( Yusuf : 106 ) । এরা এক স্রষ্টা ছারাও আরও অনেক কিছুকেই অদ্রিষ্টের উপর দায়িত্বশিল বলে বিশ্বাস করে । যেমন অনেকেই বসের উপর অতিরিক্ত বিশ্বাস রাখে , ভাবে " বস খুশি হলেই আমার প্রমোশন হবে , কাজ / নৈতিকতা কোন ব্যপার না " । এরকম স্রষ্টা ছারা অন্য কিছুকে নিয়তি পরিবর্তন করতে পারে বিশ্বাস করাকেই শিরক বলা হয় ।
Download XML • Download text