ben-5
ben-5
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
সুশীল সমাজের সচেতন ও নির্দলীয় বরেণ্য ব্যক্তিদের একটি নাগরিক ফোরাম হিসেবে গড়ে উঠেছে ' সুজন - সুশাসনের জন্য নাগরিক ' । . সুজনের মূল লক্ষ্য হল সুশাসনের জন্য গণসচেতনতা সৃষ্টি এবং অধিকার অর্জনে সক্রিয়ভাবে প্রতিবাদ করা । সুধী সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে সুজন কেন্দ্রীয় , জেলা , উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিটি গঠন করছে এবং কমিটির মাধ্যমে এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সর্বত্র প্রচার করছে । প্রশাসনের সকল স্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা , সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যোগ্য ব্যক্তিদের রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পরিবেশ সৃষ্টি করা প্রভৃতি উদ্দেশ্যে সুজন রাজনৈতিক ও নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য সরকারের নিকট বিভিন্ন দাবি উপস্থাপন করছে এবং জনমত গঠনের লক্ষ্যে কাজ করছে । দি হাঙ্গার প্রজেক্ট সুজন - এর সকল ধরনের সাচিবিক দায়িত্ব পালন করছে ।
মোঃ লুৎফর রহমান লিখেছেন : আমি তো জানতাম আপনিও একজন মডারেটর
এখান থেকে সার্ক ভুক্ত দেশ হলে india / SAARC নির্ধারন করুন , অন্যথায় international নিধার্রন করুন ।
মইন : নাগরিকদের দিক থেকে এটা অমার্জনীয় । মানবাধিকার ইত্যাদি বড় কথা বলে লাভ নাই । এটা অমার্জনীয় , এটা বর্বরতা । এরকম কোনো বর্বরতাকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয় ।
ইব্নে খালদুন নাকি লক্ষ্য করে ছিলেন মুসলিম সমাজগুলি দোলকের মত দুটি অবস্থানে দুলতে থাকেন , এবং শেষমেষ মুসলিম সমাজগুলি আর এগোয় না ; একটি অবস্থানকে বলা যায় উচ্চ ইসলাম আর একটি নীচু ইসলাম । নীচু ইসলাম ইসলাম যে অঞ্চলগুলিতে ছড়ায় সে অঞ্চলের কৃষ্টি , বিশ্বাস , ইত্যাদি উদার কিংবা সরল মনন নিয়ে শোষন করতে থাকে এবং মিশে যায় , আর উচ্চ ইসলাম সে শোষিত উপাদানগুলিকে খাদ মনে করে ইসলামকে নিখাদ করার প্রচেষ্টা চালায় ।
১ । " বেবি , আই ওয়ান্ট টু ফাক ইউ " গানটি শোনার পর তিশার সংলাপ - আপনার কি গান শুনেই হয়ে যায় ? এর জন্য . . . ২ । তপুর কন্ডম কেনার দৃশ্যের জন্য , ৩ । তিশার লিভটুগেদার করার জন্য
এবার আদমশুমারি নিয়ে নগ্ন দলীয়করণ শুরু করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ । আদমশুমারির কমিটি , সুপরভাইজার , গণনাকারী সব নিয়োগ দেয়া হচ্ছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী এবং তাদের আত্মীয়স্বজনের । অথচ এই শুমারির ফিল্ড ম্যানুয়াল অনুযায়ী সিটি করপোরেশন এবং উপজেলা আদমশুমারি কমিটির উপদেষ্টা থাকবেন সংসদ সদস্য এবং ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি হবেন নিজ নিজ ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা । কিন্তু দেশের কোথাও এ নিয়ম মানা হচ্ছে না । উল্লেখ্য , আগামী বছরের ১৫ থেকে ১৯ মার্চ পর্যন্ত জনসংখ্যা জরিপ চালানো হবে । খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের ।
ওয়ার্ল্ড সাইবার গেমস ২০১০ বাংলাদেশ জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের রেজিস্ট্রেশন সমাপ্ত হয় ৩১জুলাই । এতে অংশ নিতে আগ্রহী প্রতিযোগীরা বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থিত কিউবির তিনটি নির্দিষ্ট স্টোরে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেন । রেজিস্ট্রেশন করার সময় প্রত্যেক প্রতিযোগীকে ওয়ার্ল্ড সাইবার গেমসের একটি করে চমৎকার টি - শার্ট ও ব্যাগ উপহার দেওয়া হয় ।
কিছুক্ষণ চুপ করিয়া রহিলেন , অবশেষে আবার কহিলেন , " প্রতাপ যখন এতটুকু ছিল আমি তাহাকে দিনরাত কোলে করিয়া থাকিতাম , সে আমাকে একমুহূর্ত ছাড়িয়া থাকিতে চাহিত না । সেই প্রতাপ বড়ো হইল , তাহার বিবাহ দিয়া দিলাম , তাহাকে সিংহাসনে বসাইলাম , তাহার সন্তানদের কোলে লইলাম - - এই প্রতাপ আজ স্বহস্তে এই লেখা লিখিয়াছে খাঁ সাহেব ? "
১৫ টি মন্তব্য ৯৬ জন পড়েছেন ০ জন পছন্দ করেছেন বিভাগ : ব্যবসা - বাণিজ্য , বিশ্ব অর্থনীতি
যে ডিগ্রি দেওয়া হয় : এ প্রতিষ্ঠান থেকে কস্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টসের ওপর একটিমাত্র পেশাগত ডিগ্রি দেওয়া হয় । তবে কোনো শিক্ষার্থীর প্রয়োজন অনুসারে পার্ট কোয়ালিফায়েড সনদ দেওয়া হয় । পাঁচটি লেভেলে চারটি বিষয় করে মোট ২০টি বিষয় পড়তে হয় । লেভেলগুলো হলো্তফাউন্ডেশন লেভেল , প্রফেশনাল লেভেল ১ , ২ , ৩ ও ৪ ।
জেনারেশন৭৫ বলেছেন : করনটা হলো মুসলমানরা ফ্রাসটেশনে খুব কম ভোগে . . . . .
সোমবার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বসুন্ধরা শাখার শিক্ষক পরিমল জয়ধর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন । ঢাকা মহানগর হাকিম শাহরিয়ার মাহমুদ আদনানের খাসকামরায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন । জবানবন্দি গ্রহণ শেষে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন । ছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া পরিমল জয়ধরকে ৭ জুলাই বাডডা থানা পুলিশ আদালতের মাধ্যমে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় । এই রিমান্ডের সময় কাল শেষ হওয়ার কথা ছিল ।
BTW : আমি সিটি কলেজে পড়িনি ; তবে নটরডেম কলেজ সম্ভবত এর চেয়েও কড়া ছিল ।
যেহেতু মুসলিম বিবাহ ও তালাক রেজিষ্ট্রীকরণ সম্পর্কিত আইন একীকরণ ও সংশোধন করা সমীচীন ; সেহেতু উহা এতদ্বারা নিম্নরূপ বিধিবদ্ধ করা হইলঃ
জাতীয় সম্পদ রক্ষার এই রাস্তার যুদ্ধ আর কলম যুদ্ধ সেই বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই আমার চারপাশে ছিল এবং আমিও কখনও তার সাথে ছিলাম । সবসময়ই কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজতাম , আজো যা বুঝে উঠতে পারিনা । কেন এই আন্দোলনগুলো সার্বজনীন আন্দোলন হয়ে উঠতে পারলনা ? কেন তা সবসময় বাম ধারার পতাকাবাহী দলগুলোর বাইরে অন্য দলগুলোর প্রধান প্রতিবাদের উপলক্ষ্য হতে পারলনা ? কেন সবসময় রাষ্ট্রযন্ত্রের গদিতে এঁটে থাকা মাংসপিন্ডগুলো জাতীয় স্বার্থের সহজ পাঠ বুঝতে পারেনা ? মাগুড়ছড়া আর টেংরাটিলায় বিদেশী বেনিয়ারা যে ৩৬ হাজার কোটি টাকার ৫০০ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস রীতিমতো খেয়ালের বশে পুড়িয়ে দিয়ে গেল , আর সাথে সাথে পুড়িয়ে দিয়ে গেল আমাদের ভবিষ্যৎ - সেকথা ভুলে যাওয়ার জন্যে কোন রাজভোগই কি যথেষ্ট হতে পারে ?
আর V2 ক্লোন করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই এর KI : Authentication Key এবং অন্যান্য ইনফরমেশন অপারেটরের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে যদি তারা দেয় । কিন্তু মনে হয়না দেবে । তবে আপনার নিজস্ব কোন লোক থাকলে চেষ্টা করে দেখতে পারেন । V2 ক্লোন করার কোন সফ্টওয়্যার নাই ।
লেখক বলেছেন : এখন কন এইখানে কেমন লাগছে ভালো মত সাইট বানানো যায় ? তারপর কেমন আছেন ?
১ . বড় বড় সব ধর্মই শিক্ষা দেয় চুরি ডাকাতি মন্দ কাজ ইসলামের শিক্ষাও তাই । তাহলে অন্য ধর্মের সাথে ইসলামের পার্থক্য কোথায় ? পার্থক্যটা হলো চুরি ডাকাতি মন্দ কাজ এ শিক্ষার সাথে সাথে ইসলাম এমন একটি সামাজিক অবকাঠামো নির্মাণের বাস্তব পদ্ধতি নির্দেশ করে যে সমাজে চুরি ডাকাতির প্রয়োজনই পড়বে না ।
একদিন আব্দুল্লাহ্ একাকি নবী ( সা . ) - এর নিকট উপস্থিত হয়ে বলল : আমি আপনার কাছে তিনটি প্রশ্ন করতে চাই যার উত্তর আল্লাহর নবীরা ছাড়া অন্য কেউ জানে না ৷ আপনার অনুমতি আছে কি তা বর্ণনা করার ?
সবাই কই ! ! আমি যাদের ভাবী , তারাই আমাকে ভাবী ডাকে … । তৌফিক যদি আপনার ভাই হয় , তাহলে আপনিও আমাকে ভাবী ডাকতে পারেন ।
আর যারা অযথাই অন্যের ধর্মীয় অনুভুতিকে অপমান , গালিগালাজ করার জন্য পাতার পর পাতা লিখে , তারা অসভ্য ।
মানুষ সামাজিক জীব । সমাজবদ্ধ জীবনযাপন ছাড়া একাকী জীবন যাপন করা মানুষের পক্ষে সহজ নয় , তেমনটি কেউ কামনাও করে না । আবার পরিচিত সমাজের বাইরেও মানুষের পক্ষে চলা খুবই কঠিন । পৃথিবীর সমাজবদ্ধ কোনো মানুষই সামাজিক বিপর্যয় কামনা করতে পারেন না । মানুষ সব সময় সুখ ও শান্তি চায় । শান্তি মানুষের একটি আরাধ্য বিষয় । কিন্তু এই প্রত্যাশিত সুখ - শান্তি নির্ভর করে সমাজবদ্ধ মানুষের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর । উঁচু - নিচু , ধনী - দরিদ্র ¬ এসব পার্থক্যই আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন । মানুষের পারস্পরিক পরিচয়ের জন্যই এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ সূরা হুজরাতে এরশাদ করেছেন , يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّا خَلَقْنَاكُمْ مِنْ ذَكَرٍ وَأُنْثَى وَجَعَلْنَاكُمْ شُعُوبًا وَقَبَائِلَ لِتَعَارَفُوا إِنَّ أَكْرَمَكُمْ عِنْدَ اللَّهِ أَتْقَاكُمْ إِنَّ اللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرٌ ﴿ 13 ﴾ হে মানুষ , আমি তোমাদেরকে এক নারী ও এক পুরুষ থেকে সৃষ্টি করেছি আর তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি । যাতে তোমরা পরস্পর পরিচিত হতে পার । তোমাদের মধ্যে আল্লাহর কাছে সেই অধিক মর্যাদাসম্পন্ন যে তোমাদের মধ্যে অধিক তাকওয়া সম্পন্ন । নিশ্চয় আল্লাহ তো সর্বজ্ঞ , সম্যক অবহিত । ( সূরা হুজুরাত : ১৩ ) সুতরাং মানব সমাজের এই পার্থক্য সামাজিক ভারসাম্য রক্ষার নিমিত্তেই । যেসব কারণে সমাজের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ বিনষ্ট হয় , সমাজ বিপর্যয়ের দিকে ধাবিত হয় , সামাজিক মূল্যবোধ বিনষ্ট হয় , পারস্পরিক সম্পর্ক নষ্ট হয় , তার মধ্যে অন্যতম কারণ হলো গীবত , যা মানুষকে নিকৃষ্টতম প্রাণীতে পরিণত করে । তাই তো মহান আল্লাহ ও তার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানুষকে এই নিকৃষ্ট স্বভাব থেকে বিরত থাকার তাগিদ দিয়েছেন । এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ সূরা হুজরাতের ১২ নম্বর আয়াতে বলেন , وَلَا يَغْتَبْ بَعْضُكُمْ بَعْضًا أَيُحِبُّ أَحَدُكُمْ أَنْ يَأْكُلَ لَحْمَ أَخِيهِ مَيْتًا فَكَرِهْتُمُوهُ ' আর তোমরা কেউ কারো গীবত করো না , তোমরা কি কেউ আপন মৃত ভাইয়ের গোশত খাওয়া পছন্দ করবে ? একে তোমরা অবশ্যই ঘৃণা করবে । , ( সূরা হুজুরাত : ১২ ) সুস্থ , স্বাধীন কোনো বিবেকবান মানুষই জ্ঞান অবশিষ্ট থাকা পর্যন্ত মৃত মানুষ তো দূরের কথা , যে পশু জীবিত থাকলে হালাল সেই পশু মৃত হলে তার গোশতও ভক্ষণ করবে না । অথচ মানুষ সুস্থ মস্তিষ্কে , স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে গীবতের মতো জঘন্য ফেতনায় নিমজ্জিত হয় । গীবত কী ? গীবত শব্দটির আভিধানিক অর্থ হচ্ছে দোষারোপ করা , অনুপস্থিত থাকা , পরচর্চা করা , পরনিন্দা করা , কুৎসা রটনা করা , পিছে সমালোচনা করা ইত্যাদি । পরিভাষায় গীবত বলা হয় ' তোমার কোনো ভাইয়ের পেছনে তার এমন দোষের কথা উল্লেখ করা যা সে গোপন রেখেছে অথবা যার উল্লেখ সে অপছন্দ করে । ' ( মু ' জামুল ওয়াসিত ) গীবতের সবচেয়ে উত্তম ও বাস্তবসম্মত সংজ্ঞা দিয়েছেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা নিম্মোক্ত হাদিস থেকে পেতে পারি । সাহাবি আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , গীবত কাকে বলে , তোমরা জান কি ? সাহাবিগণ বললেন , আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম - ই ভালো জানেন । তিনি বললেন , তোমার কোনো ভাই ( দীনি ) সম্পর্কে এমন কথা বলা , যা সে অপছন্দ করে , তা - ই গীবত । সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন , হে আল্লাহর রাসূল , আমি যে দোষের কথা বলি তা যদি আমার ভাইয়ের মধ্যে থাকে তাহলেও কি গীবত হবে ? উত্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন , তুমি যে দোষের কথা বল , তা যদি তোমার ভাইয়ের থাকে তবে তুমি অবশ্যই তার গীবত করলে আর তুমি যা বলছ তা যদি তার মধ্যে না থাকে তবে তুমি তার ওপর মিথ্যা অপবাদ দিয়েছ । ( মুসলিম ) সুতরাং এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায় , কোনো ভাইয়ের এমন দোষের কথা বলা গীবত যা সে অপছন্দ করে । গীবতের পরিণাম গীবত ইসলামি শরিয়তে হারাম ও কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত । এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন , وَيْلٌ لِكُلِّ هُمَزَةٍ لُمَزَةٍ ﴿ 1 ﴾ ' ধ্বংস তাদের জন্য , যারা অগ্র - পশ্চাতে দোষ বলে বেড়ায় । ' ( সূরা হুমাজাহ - ১ ) কেউ গীবত শুনলে তার অনুপস্থিত ভাইয়ের পক্ষ থেকে তা প্রতিরোধ করবে সাধ্যমতো । আর যদি প্রতিরোধের শক্তি না থাকে তবে তা শ্রবণ থেকে বিরত থাকবে । কেননা , ইচ্ছাকৃতভাবে গীবত শোনা নিজে গীবত করার মতোই অপরাধ । হাদিসে আছে , সাহাবি মায়মুন রাঃ বলেন , ' একদিন স্বপ্নে দেখলাম এক সঙ্গী ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে আছে এবং এক ব্যক্তি আমাকে তা ভক্ষণ করতে বলছে । আমি বললাম , আমি একে কেন ভক্ষণ করব ? সে বলল , কারণ তুমি অমুক ব্যক্তির সঙ্গী গোলামের গীবত করেছ । আমি বললাম , আল্লাহর কসম আমি তো তার সম্পর্কে কখনো কোনো ভালোমন্দ কথা বলিনি । সে বলল , হ্যাঁ , এ কথা ঠিক । কিন্তু তুমি তার গীবত শুনেছ এবং সম্মত রয়েছ । ' রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , মিরাজের সময় আমাকে এমন এক সম্প্রদায়ের কাছে নিয়ে যাওয়া হলো যাদের নখ ছিল তামার । তারা তাদের মুখমণ্ডল ও দেহ আঁচড়াচ্ছিল । আমি জিবরীল আঃ - কে জিজ্ঞাসা করলাম , এরা কারা ? তিনি বললেন , এরা নিজ ভাইদের গীবত করত ও ইজ্জতহানি করত । ( মাজহারি ) আবু সায়িদ ও জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , ' গীবত ব্যাভিচারের চেয়েও মারাত্মক গুনাহ । সাহাবায়ে কেরাম আরজ করলেন , এটা কিভাবে ? তিনি বললেন , ব্যক্তি ব্যভিচার করার পর তওবা করলে তার গোনাহ মাফ হয়ে যায় । কিন্তু গীবত যে করে তার গোনাহ আক্রান্ত প্রতিপক্ষের ক্ষমা না করা পর্যন্ত মাফ হয় না । ' সুতরাং এ কথা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হল যে , গীবত একটি জঘন্য পাপাচার । এ থেকে সবাইকে সতর্কতার সাথে বিরত থাকতে হবে । যাদের দোষ বর্ণনা করা যায় গীবত নিঃসন্দেহে হারাম । তারপরও যাদের দোষ বর্ণনা করা যায় তা হচ্ছে ¬ • কোনো অত্যাচারীর অত্যাচারের কাহিনী প্রতিকারের আশায় বর্ণনা করা । • সন্তান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে তার পিতা ও স্বামীর কাছে অভিযোগ করা । • ফতোয়া গ্রহণ করার জন্য ঘটনার বিবরণ দেয়া ও - প্রয়োজন ও উপযোগিতার কারণে কারো দোষ বর্ণনা করা জরুরি । • আবার যাদের স্বভাব গীবত করা তাদের সম্পর্কে অন্যদের সাবধান করার জন্য তার দোষ বর্ণনা করা জায়েজ । যেমন উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রাঃ থেকে বর্ণিত , তিনি বলেন , ' একদা এক ব্যক্তি ( মাখরামা ইবনে নওফেল ) নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম - এর কাছে সাক্ষাতের অনুমতি প্রার্থনা করলেন । তখন তিনি বললেন , তাকে আসার অনুমতি দাও , সে গোত্রের কতই না নিকৃষ্ট লোক । অতঃপর তিনি তার সাথে প্রশস্ত চেহারায় তাকালেন এবং হাসিমুখে কথা বললেন । অতঃপর লোকটি চলে গেলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম - কে আমি বললাম , হে আল্লাহর রাসূল ! আপনি তার সম্পর্কে এমন কথা বলেছেন , অতঃপর আপনিই প্রশস্ত চেহারায় তার প্রতি তাকালেন এবং হাসিমুখে কথা বললেন । এ কথা শুনে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন , হে আয়েশা , তুমি কি কখনো আমাকে অশ্লীলভাষী পেয়েছ ? নিশ্চয়ই কেয়ামতের দিন আল্লাহতায়ালার কাছে মর্যাদার দিক দিয়ে সর্বাধিক নিকৃষ্ট সেই লোক হবে , যাকে মানুষ তার অনিষ্টের ভয়ে ত্যাগ করেছে । ( বুখারি , মুসলিম ) গীবত করার কারণ মানুষ সব সময় নিজেকে বড় করে দেখে , এই আমিত্বের আরেক নাম আত্মপূজা । এটা শুরু হয়ে গেলে আত্মপ্রীতি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে । তখন তার আত্মত্যাগের মতো মহৎ বৈশিষ্ট্য দূরিভূত হতে থাকে । ফলে এ স্থানে দানা বাঁধে হিংসা - বিদ্বেষ । আবার হিংসা - বিদ্বেষ থেকেই অপরের প্রতি কুধারণার সৃষ্টি হবে , যা মানুষকে গীবত করতে বাধ্য করে । সুতরাং আত্মপূজা , আত্মপ্রীতি , হিংসা - বিদ্বেষ , কুধারণাই মানুষকে গীবত করতে বাধ্য করে । বেঁচে থাকার উপায় গীবত থেকে বেঁচে থাকা অত্যন্ত জরুরি । এ থেকে বাঁচার প্রথম উপায় হচ্ছে অপরের কল্যাণ কামনা করা । কেননা , রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , ' দীন হচ্ছে নিছক কল্যাণ কামনা করা । ' দ্বিতীয়ত , আত্মত্যাগ অর্থাৎ যেকোনো প্রয়োজনে অপর ভাইকে অগ্রাধিকার দেয়া । যেমন আল্লাহ সূরা হাশরের ৯ নম্বর আয়াতে এরশাদ করেছেন , وَيُؤْثِرُونَ عَلَى أَنْفُسِهِمْ وَلَوْ كَانَ بِهِمْ خَصَاصَةٌ ﴿ 9 ﴾ ' তারা নিজের ওপর অন্যদের প্রয়োজনকে অগ্রাধিকার দেয় , যদিও তারা অনটনের মধ্যে থাকে । ' তৃতীয়ত , অপরের অপরাধকে ক্ষমা করে দেয়া । চতুর্থত , মহৎ ব্যক্তিদের জীবনী বেশি বেশি করে অধ্যয়ন করা । শেষ কথা আমাদের সব সময় আল্লাহতায়ালার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে তিনি যেন অনুগ্রহ করে গীবতের মতো জঘন্য সামাজিক ব্যাধিতে আমাদের নিমজ্জিত হতে না দেন । এ ক্ষেত্রে জিহ্বাকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে সর্বাগ্রে । কেননা , রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , ' বান্দা যখন ভোরে নিদ্রা থেকে জাগ্রত হয় তখন শরীরের সব অঙ্গ জিহ্বার কাছে আরজ করে , তুমি আমাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করো , আল্লাহর নাফরমানি কাজে পরিচালিত করো না । কেননা , তুমি যদি ঠিক থাক , তবে আমরা সঠিক পথে থাকব । কিন্তু যদি তুমি বাঁকা পথে চলো , তবে আমরাও বাঁকা হয়ে যাবো । ( তিরমিজি ) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্যত্র বলেছেন , ' যে ব্যক্তি আমার জন্য তার জিহ্বা ও লজ্জাস্থানের জিম্মাদার হবে , আমি তার জন্য জান্নাতের জিম্মাদার হবো । ' ( বুখারি )
সবচেয়ে মজার ( এবং আসলে ভয়ংকর হলো ) হলো ভোট উন্মাদনা ব্যবসায়িক দিকে মোড় নিয়েছে । আমার সহকর্মীর কাছে ফোন এসেছে , দু ' হাজার টাকায় ৫০০ আইডি দিয়ে আমাকে ভোট দিয়ে জিতিয়ে দেয়া হবে । আমার সততার ( মতান্তরে হাড় কিপটে , কঞ্জুস , মাক্ষিচুস স্বভাব ) কারণে এই প্রস্তাব আর গ্রহণ করা হলো না । এখানে আমরা আশংকা করতে পারি , অন্য কেউ তো এই প্রস্তাবকে লুফে নিতে পারে !
কোলকাতা , ৭ এপ্রিল ( বাংলার - কণ্ঠ ডটকম ) : বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য , বিমান বসু , গৌতম দেব ' রা সভায় বা সাংবাদিক বৈঠকে বসে হাত - পা ছুঁড়ে যতই ক্ষমতায় ফেরার দাবি করুন না কেন , এবার মহাকরণ থেকে সিপিএমকে পাততাড়ি গোটাতে হচ্ছে । চলতি সপ্তাহের গোড়ায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দপ্তর দিল্লিতে এমনটাই রিপোর্ট পাঠিয়েছে ।
আমার কাছে একটা dat ফাইল আছে । এটাতে কয়েক হাজার treasures ( শব্দ , শব্দের সমার্থক শব্দ ) আছে । আমি চাচ্ছি এটাকে txt , doc বা অন্য যেকোন প্লেইন text এ কনভার্ট করতে । এটা কিভাবে করব ? অপেন অফিস আর নোটপ্যাডে ওপেন করে দেখেছি । গ্যারবেজ দেখায় । সার্চ দিয়ে সফটওয়্যারের রিকমেন্ডেশন পেলাম সেগুলো ডাউনলোড করতে পারছি না ( abc amber clarion converter , j2c format converter ) . ইয়াহু অ্যানসারস এ দেখলাম strings নামের একটা টুল দিয়ে করতে বলছে । ঐটা তো ওপেনই হয় না ।
আরেহ , ল্যাপটপ কোলের উপর রাখতেই হবে কে কইসে ? ? ?
মাসুদ আহমদ , মৌলভীবাজার থেকে : বড়লেখা উপজেলার বাহারপুর গ্রামের মানুষের মন ভাল নেই । ক ' দিন ধরে লজ্জায় ডুবে আছেন সবাই । গ্রামের জামে মসজিদ নিয়ে প্রতারণা করেছেন এই গ্রামেরই সন্তান দারাদ আহমদ । এ গ্রামের মসজিদের উন্নয়ন কাজের স্থিরচিত্রকে কথিত বাংলাদেশ - জাপান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রকে নির্মাণাধীন দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা এনেছেন জাপানের এক অধ্যাপকের কাছ থেকে । এই অধ্যাপক দারাদ আহমদের আমন্ত্রণে কয়েকবার বড়লেখা উপজেলা পরিদর্শন করেছেন । দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করেছেন । স্থানীয়ভাবে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন । দর্শকদের অনুরোধে বাংলায় বক্তৃতা করেছেন । তার বক্তৃতায় ছিল বাংলাভাষা ও রবীন্দ্রনাথ প্রসঙ্গ ।
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন : ভাইয়া , চেম্বার জজ ভাইর ফোন বন্ধ পাচ্ছি । ইমেইল করেছি - জবাব পেলে জানাবো ।
সম্প্রতি বরিশাল সদর উপজেলার আস্থাকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা তৌহিদা খানমকে বদলি করা হয় পার্শ্ববর্তী ধর্মাদি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে । একই সাথে ধর্মাদি স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা লিজা খন্দকারকে বদলি করা হয় আস্তাকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে । এই বদলির আদেশ দেন জেলা পাথমিক শিক্ষা অফিসার হারুন নকীব । যার স্মারক নং ১০২৮ / ৫ । আদেশ অনুযায়ী ২৮ জুন চিঠি হাতে পাওয়ার পর তৌহিদা খানম যথারীতি ২৯ জুন ধর্মাদি স্কুলে যোগদান করেন । কিন্তু নানা তালবাহানা ও মিথ্যা মেডিক্যাল রিপোর্ট দিয়ে স্কুলে যোগদান থেকে বিরত থাকেন লিজা খন্দকার ।
মোশারফ হোসেন বলেছেন : আপনার বন্ধুকে স্যালুট । আসলে যৌতুকপ্রথা বন্ধ করা উচিত । বউ পোষার মুরোদ না থাকলে বিয়ে করার দরকার নাই ।
ভালো লাগা জানাই কবিতায় তুমার কথাটা ভালো লাগে না আমার কাছে
তিনি বলেন , সাধারণ ক্যাডারে ৪ হাজার ১৯ জন , সাধারণ ও করিগরি ক্যাডারে ৩ হাজার ৬৩১ জন এবং কারিগরি ক্যাডারে ১ হাজার ৪০০ জন উত্তীর্ণ হয়েছে ।
তির্যক বলেছেন : ভাল লিখা । স্টিকি করার দাবির সাথে এক মত পোশন করি ।
ব্রিটিশ রাজপরিবারের সব বিয়েই কমবেশি আলোচনায় এসেছে । তবে বিভিন্ন কারণে কোনো কোনো বিয়ে একটু বেশিই আলোচিত হয়েছে । রানি ভিক্টোরিয়া থেকে প্রিন্সেস ডায়ানা পর্যন্ত ঘটনাগুলো নানা কারণে আলোচিত । সেই হিসাবে বলতে গেলে উইলিয়াম - কেটের বিয়েটিতে আলোচনার উপাদান খুব কমই রয়েছে ।
এছাড়া একই কাজ করতে পারেন ঐ ফাইলটার এক্সিকিউটেবল পার্মিশন রিমুভ করে :
দ্বিতীয়তঃ আইটি সেক্টরে মোজ টাইপের লোকদের সরাতে হবে ।
১ . গরুর রচনা লেখার আগে শিক্ষক অনেক গুলো সূত্র ছাত্রদের বুঝিয়ে বললেন । সবাই তা ঠিকমত বুঝেছে কিনা তা আবার পরখ করে নিচ্ছেন - - শিক্ষক : আচ্ছা তুমি বলতো তোমার পায়ের জুতা কি দিয়ে তৈরী হয় ? ছাত্র : চামড়া দিয়ে স্যার । শিক্ষক : চামড়া কোথায় পাওয়া যায় ? ছাত্র : গরুর গা থেকে । শিক্ষক : আচ্ছা , এখন বলো দেখি , কোন সে জীব , যে তোমাদের পায়ের জুতো যোগায় , আবার নানা খাবার জিনিস ও সরবরাহ করে ? ছাত্র : আমার বাবা , স্যার ।
প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ব্যর্থ সরকার : দ্রব্যমূল্য বিষয়ে ১ - এর ১ উপধারায় বলা হয়েছিল , ' দ্রব্যমূল্যের দুঃসহ চাপ প্রশমনের লক্ষ্যে চাল , ডাল , তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম কমিয়ে জনগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে স্থিতিশীল রাখার ব্যবস্থা করা হবে । দেশজ উত্পাদন বৃদ্ধিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে সময়মত আমদানির সুবন্দোবস্ত , বাজার পর্যবেক্ষণসহ বহুমুখী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । মজুতদারি ও মুনাফাখোরি সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়া হবে , চাঁদাবাজি বন্ধ করা হবে । ভোক্তাদের স্বার্থে ভোগ্যপণ্য মূল্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গড়ে তোলা হবে । সর্বোপরি সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য সৃষ্টি করে দ্রব্যমূল্য কমানো হবে ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করা হবে । '
৭ ) লিনাক্স উইন্ডোজের থেকে নিরাপত্তার দিক থেকে অনেক বেশী শক্তিশালী । ভাইরাস প্রণেতারা তাদের ভাইরাস সাধারণত উইন্ডোজের জন্য বানিয়ে থাকেন , লিনাক্সের জন্য নয় । এছাড়াও কাঠামোগতভাবে লিনাক্স উইন্ডোজের চেয়ে অনেক বেশী নিরাপদ ;
হলের শিক্ষার্থীরা জানায় , ওই ছাত্রী রাত সাড়ে ৮ টার দিকে কয়েকটি ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে হলের পুকুরে ঝাঁপ দেয় । এসময় হলের কয়েকজন শিক্ষার্থী তাকে পুকুরে ডুবে যেতে দেখে হলে গার্ডদের খবর দেয় । গার্ডরা তাকে জ্ঞানহীন অবস্থায় পানি থেকে উদ্ধার করে । দ্রুত তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় । হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তাররা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন । তার সহপাঠীদের একটি ঘনিষ্ট সূত্র জানায় , প্রেমঘটিত কারণে সে আত্মহত্যা করতে পারে । তার ক্লাশের একটি ছেলের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল বলেও সূত্রটি দাবি করছে । বার্তা ২৪ ডটনেট / এসএফ
ইন্সটিউটে আমার একবার হাতাহাতি হয়েছিল একজনের সঙ্গে । ' বাংলাদেশ - ইট ইজ জাস্ট ফর ইন্দিরা গান্ধী ' এই বাক্যটার বিরুদ্ধে আমার যুক্তিতর্ক সে মানতে পারে নাই । আমাকে সেদিন সে ' পিটাই ' করত যদি আশেপাশের কেউ না ঠেকাতো । ' পড়াই কে লিয়ে ' আসার পর আমি বাংলাদেশ নিয়ে এতো কথা কেন বলি ?
স্বাস্থ্যমন্ত্রী পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম সফল বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রতিটি ঘরে গিয়ে মাঠকর্মীদের দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে বলেন , " কোন অন্তঃসত্ত্বা ও প্রসূতি মা যেন পরিবার পরিকল্পনার সেবা থেকে বঞ্চিত না হয় সে বিষয়ে সবাই সচেষ্ট থাকবেন । "
জামাতে ইসলামীর নিবন্ধন সাংবিধানিকভাবেই জামাতে ইসলামী নিবন্ধন পেতে পারে না । ভোরের কাগজের এই লিংকটি দেখুন ।
ওটাকে বলে জোর করে গছিয়ে দেয়া । ভিস্তা রিলিজ করার পরপরই হুড়োহুড়ি করে পাবলিক ভিস্তা কিনেছে । প্রতিবছর মিলিওন মিলিওন ল্যাপটপ আর পিসি এমনিতেই বিক্রি হয় । ওগুলোতে জোর করে ভিস্তা লাগিয়ে দিলে গ্রাহকের কিছু করার থাকে না । হুড়োহুড়ি করে যারা ভিস্তা কিনেছে তাদের বেশীর ভাগই ভিস্তা নিয়ে সুখী নয় । ইন্টারনেটে ব্লগগুলো ঘাঁটুন . . . দেখুন গ্রাহকরা ভিস্তা নিয়ে কি লিখে রেখেছে ।
মাগুরা , ২৩ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : মাগুরা - যশোর সড়কের জাগলা এলাকায় পিকআপের সাথে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে মেহেদি নামে ৬ বছরের একটি শিশু নিহত হয়েছে । গুরুতর আহত হয়েছে মোটরসাইকেল চালক শিশুটির বাবা আয়ুব আলী . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
কিন্তু শাসকশ্রেণীর সেদিকে কোনো নজর নেই । জাতীয় সক্ষমতা বলে কোনোকিছু তাদের অভিধানে নেই । তাদের উন্নয়ন দর্শন হলো বাজার উদারীকরণ , বেসরকারিকরণ , প্রবৃদ্ধি , বিদেশী বিনিয়োগ ইত্যাদির দোহাই পেড়ে জনগণের স্বার্থকে জবাই করে গুটিকয়েকের জন্য সোনার ডিম সংগ্রহ করা । ফলে সময় থাকতে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা / সামর্থ্য বাড়ানোর কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে ভয়াবহ সংকট তৈরি করা হয় । এবং পরে সেই সংকটের অযুহাতে বিদেশী কোম্পানির হাতে রাষ্ট্রীয় সম্পদ তুলে দেয়া হয় । এখন নীতি বা কৌশল যাই বলি না কেন , ধান্দাটা যখন পরিস্কার , তখন সামর্থ্য বা ক্যাপাসিটি না থাকার যুক্তি দিয়ে আর বিদেশী কোম্পানির হাতে গ্যাস তুলে দেয়া যাবে না । বরং দ্রুত বাপেক্সের সামর্থ্য বাড়িয়ে এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্যাসের শতভাগ জাতীয় মালিকানা বজায় রেখেই এই সংকট থেকে উত্তরণ ঘটাতে হবে ।
দায়িত্বে নিয়োজিত মোট সৈন্যসংখ্যা ৩৫ , ৫০০ ; স্থলবাহিনী ১০০ % ( ২০০০ )
কলেজ ১টি , উচ্চ বিদ্যালয় ২৭টি , জুনিয়র হাই স্কুল ১২টি , সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৯৬টি , কমিউনিটি স্কুল ৬৫টি , কিন্ডারগার্টেন ৪ টি ।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে । মন্ত্রণালয়ের সচিব মুহম্মদ হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ এবং সমাজ কল্যাণ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা . সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী , স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা . ক্যাপ্টেন ( অব . ) মজিবুর রহমান ফকির , স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা . খন্দকার মোঃ সিফায়েত উল্লাহ , পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের মহাপরিচালক এম এম নিয়াজউদ্দিন ।
বিশ্বখ্যাত রিয়েলিটি শো হু ওয়ান্টস টু বি এ মিলিওনেয়ারের বাংলাদেশি সংস্করণ ' কে হতে চায় কোটিপতি ' । অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করবেন জনপ্রিয় অভিনেতা ও . . . বিস্তারিত »
আদাবরে নেশাগ্রস্ত স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন কাগজ প্রতিবেদক
শীতের এই নির্জন রাতে রবীন্দ্রনাথের শেষের কবিতা শুনতে মনে হয় মন্দ লাগবে না , কি বলেন ? সাথে পিডিএফ ফর্মেটের ডাউনলোড লিংটাও ফ্রি । বোনাস হিসেবে রবী ' র আরো কিছু & জাফর ইকবালের পিডিএফ লিংক শেষের কবিতার অডিও লিংক শুনে দেখুন অবশ্যই ভাল লাগবে . . .
ডাক্তারের সহকারীর হাতে ছাত্রলীগ নেতা রক্তাক্ত হওয়ার জের ধরে বগুড়ার শেরপুরে বর্মণ হেলথ কেয়ার নামে একটি ক্লিনিকে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে । প্রায় ৩০ - ৩৫ জন ছাত্রলীগ নেতাকর্মী লাঠিসোটা নিয়ে এ হামলা চালায় । গতকাল বিকাল ৫টায় পৌরশহরের স্যানালপাড়ার ওই ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে । পরে পুলিশ ওই ডাক্তারের সহকারী হ্যাভেনকে ( ২২ ) আটক করে থানায় নিয়ে গেলে পরিস্থিতি শান্ত হয় । এদিকে হামলা বা ভাংচুরের ঘটনায় কোনো ছাত্রলীগ নেতাকর্মী জড়িত নেই বলে দাবি করেছেন উপজেলা ছাত্রলীগ নেতারা ।
উয়ারি - বটেশ্বর অঞ্চলে ২০০৬ সালে প্রাপ্ত পুরাতাত্ত্বিক নিদর্শন অনুযায়ী বাংলাদেশ অঞ্চলে জনবসতি গড়ে উঠেছিলো প্রায় ৪ হাজার বছর আগে । ধারণা করা হয় দ্রাবিড় ও তিব্বতীয় - বর্মী জনগোষ্ঠী এখানে সেসময় বসতি স্থাপন করেছিল । পরবর্তীকালে এই অঞ্চলটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্যে বিভক্ত হয় এবং স্থানীয় ও বিদেশী শাসকদের দ্বারা শাসিত হতে থাকে । আর্য জাতির আগমনের পর খ্রিস্টীয় চতুর্থ হতে ষষ্ঠ শতক পর্যন্ত গুপ্ত রাজবংশ বাংলা শাসন করেছিল । এর ঠিক পরেই শশাঙ্ক নামের একজন স্থানীয় রাজা স্বল্প সময়ের জন্য এ এলাকার ক্ষমতা দখল করতে সক্ষম হন । প্রায় একশ বছরের অরাজকতার ( যাকে মাৎসন্যায় পর্ব বলে অভিহিত করা হয় ) শেষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী পাল রাজবংশ বাংলার অধিকাংশের অধিকারী হয় , এবং পরবর্তী চারশ বছর ধরে শাসন করে । এর পর হিন্দু ধর্মাবলম্বী সেন রাজবংশ ক্ষমতায় আসে । দ্বাদশ শতকে সুফি ধর্মপ্রচারকদের হাতে বাংলায় ইসলামের প্রবর্তন ঘটে । পরবর্তীকালে বিভিন্ন সময়ে সামরিক অভিযান এবং যুদ্ধ জয়ের মাধ্যমে মুসলিম শাসকেরা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন । ১২০৫ - ৬ সালের দিকে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খীলজী নামের একজন তুর্কী বংশোদ্ভূত সেনাপতি রাজা লক্ষ্মণ সেনকে পরাজিত করে সেন রাজবংশের পতন ঘটান । ষোড়শ শতকে মোঘল সাম্রাজ্যের অধীনে আসার আগে পর্যন্ত বাংলা স্থানীয় সুলতান ও ভূস্বামীদের হাতে শাসিত হয় । মোঘল বিজয়ের পর ঢাকায় বাংলার রাজধানী স্থাপিত হয় এবং এর নামকরণ করা হয় জাহাঙ্গীর নগর ।
মৌলভী আবদুল হালিম মাস্টার তখন বিচক্ষণতার সাথে জবাব দিয়েছিলেন , " আপনার মিয়া ইমানে দুর্বলতা আছে । আল্লার উপর দৃঢ় বিশ্বাস রাখেন । আল্লায় মানুষ পাঠাইবো আর হেইতাগো থাহনের জায়গা দিব না ; এতটা অবিবেচক আল্লারে কেমনে ভাবলেন । বঙ্গোপসাগরে তিনডা বাংলাদেশের সমান একটা দ্বিপ গইড়া দিতে তার কতক্ষণ লাগে । "
আজ আবার পুরস্কারবিতরণের উৎসব । আরম্ভ হবার কিছু আগেই মৃণালিনী মাসি মেয়েদের জিজ্ঞাসা করলেন , ' আচ্ছা , সেদিন সেই - যে ভালোমানুষ ছেলেটিকে অপমান করে বিদায় করা হয়েছিল , সে আজ কী হলে তোমরা খুশি হও । '
সহয়িকায় মোট ৬টি অধ্যায় রয়েছে । প্রথমে ওপেন অফিসের সবগুলি প্রোগ্রাম সম্পর্কে সাধারণ ধারণা দেয়া হয়েছে । এবং পরবর্তী চারটি অধ্যয়ে ওয়ার্ড প্রসেসর , প্রেজেন্টেশন , স্প্রেডশীট ও ওপেন অফিস ম্যাথ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় ।
১৮ . হংকং এর আইন অনুসারে কোন মেয়ের স্বামী পরকীয়া করলে তাকে সে খুন করতে পারে । তবে খুনটা করতে হবে থালি হাতে । আর যে মেয়ের সাথে পরকীয়া প্রেম করছিল , তাকে খুন করার জন্য যেকোন অস্ত্র ব্যবহার করা যাবে ।
১৯৪৮ সালে চট্টগ্রামের হাজি ক্যাম্পে এবং ১৯৫৮ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে একবার ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয় । প্রতিবছর মুসল্লি বাড়তে থাকায় ১৯৬৬ সালে তা টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে স্থানান্তর করা হয় । পরে সরকার তুরাগ তীরের ১৬০ একর জমি স্থায়ীভাবে ইজতেমার জন্য বরাদ্দ দেয় ।
রানা মুহম্মদ মাসুদ , ১৪ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : পুঁজিবাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় বহুল আলোচিত ' বাইব্যাক ' ( পুনঃক্রয় পদ্ধতি ) পদ্ধতির খসড়া আগামী ৭ জুলাই চূড়ান্ত হচ্ছে । আজ মঙ্গলবার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই ' র . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
ডিউরডান্ট শিমুল বলেছেন : জি জনাব - - - ঘন্টা খানেক আগে আমি ফেসবুক , সামু , বর্ণমালা সব পিক চেঞ্জ করেছি - - - ভালো থাকবেন
মানবাধিকার লঙ্ঘন , মিডিয়া দলন , শিশু নির্যাতন , আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বেপরোয়া আচরণসহ সরকারের বিভিন্ন অগণতান্ত্রিক কার্যক্রমে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা এখন মলিন । অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় এখন সবচেয়ে বেশি ইমেজ সঙ্কটে আছে বাংলাদেশ ।
অনুচ্ছেদ - ১৪ : শিশুর চিন্তা , বিবেক ও ধর্মীয় স্বাধীনতা ১ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র শিশুর চিন্তা , বিবেক ও ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকারের প্রতি সম্মান দেখাবে ৷ ২ . শিশুর নিজস্ব বিকাশের সাথে সামঞ্জস্য রেখে শিশুর অধিকার চর্চার বিষয়টিকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য পিতামাতা এবং আইনসঙ্গত অভিভাবক , যেখানে প্রযোজ্য , তার অধিকার এবং কর্তব্যের প্রতি অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র সম্মান দেখাবে ৷ ৩ . কারো ধর্ম অথবা বিশ্বাস স্বাধীনভাবে চর্চা করার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সেই সকল বিষয়ে সীমাবদ্ধতা আরোপ করা যাবে , যা আইনে উল্লেখিত রয়েছে এবং নিরাপত্তা . শৃংঙ্খলা , স্বাস্থ্য , নৈতিক অথবা মৌলিক অধিকার ও অন্যের স্বাধীনতা সংরক্ষনের জন্য প্রয়োজন ৷ অনুচ্ছেদ - ১৫ : শিশুর সংঘবদ্ধ ও সমাবেশের অধিকার ১ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ শিশুদের সংঘবদ্ধ হবার ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার অধিকারকে স্বীকৃতি দেবে ৷ ২ . শিশুর এই অধিকারকে বাস্তবায়িত করতে গিয়ে কোন বিধি নিষেধ আরোপ করা যাবে না , যদি না গণতান্ত্রিক সমাজে জাতীয় কিংবা জন নিরাপত্তা , শৃঙ্খলা , স্বাস্থ্য , নৈতিকতা এবং অন্যের অধিকার ও স্বাধীনতাকে ক্ষতিগ্রস্থ না করে ৷ অনুচ্ছেদ - ১৬ : শিশুর মর্যাদা ও সুনামের অধিকার ১ . শিশুর নিজস্ব গোপনীয়তা , পরিবার এবং বাসস্থান অথবা যোগাযোগের প্রতি অন্যায়ভাবে হস্তক্ষেপ করা যাবে না ৷ কোন শিশুর মর্যাদা এবং সুনামের উপর অন্যায়ভাবে হস্তক্ষেপ এবং আক্রমন করা যাবে না ৷ ২ . এই ধরনের কোন হস্তক্ষেপ কিংবা আক্রনের জন্য শিশু আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারে ৷ অনুচ্ছেদ - ১৭ : শিশুর শারীরিক এবং মানসিক উন্নয়ন শিশুর শারীরিক এবং মানসিক উন্নয়নের জন্য অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র গণমাধ্যমের কর্মকান্ড গুরুত্বের সাথে স্বীকৃতি দিয়ে শিশুর জন্য বিভিন্ন ধরনের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রাপ্ত তথ্য ও বিষয়বস্তু শিশুর সামনে তুলে ধরবে ৷ বিশেষ করে সে সব তথ্য ও বিষয় যা শিশুর সামাজিক - আত্নিক কল্যাণ করবে এবং শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের বিকাশ সাধন করবে ৷ এই উদ্দেশ্যে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহঃ ক ) অনুচ্ছেদ ২৯ এর ভাবধারার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শিশুর সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক মান উন্নয়নের জন্য তথ্য এবং বিষয়কে গণমাধ্যমে প্রচারে উত্সাহিত করবে ৷ খ ) ভিন্নমুখী সাংস্কৃতিক , জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য এবং বিষয়বস্তু প্রস্ত্তত , বিনিময় এবং প্রচারের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে উত্সাহিত করবে ৷ গ ) শিশুদের জন্য বই প্রণয়ন এবং প্রচারে উত্সাহিত করবে ৷ ঘ ) গণমাধ্যমকে সংখ্যালঘু শ্রেণীভুক্ত বা আদিবাসী শিশুদের ভাষাগত চাহিদার দিকে লক্ষ রাখার জন্য উত্সাহ দিবে ৷ ঙ ) ১৩ এবং ১৮ অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তুকে মনে রেখে শিশুর জন্য অকল্যাণকর তথ্য ও বিষয়বস্তু থেকে শিশুকে রক্ষার জন্য যথাযথ দিক নির্দেশনা প্রণয়ন করাকে উত্সাহিত করবে ৷ অনুচ্ছেদ - ১৮ : শিশুর লালন পালন ১ . শিশুর লালনপালন ও বিকাশের জন্য পিতামাতার উভয়ের দায়িত্বকে সক্রিয় করে তুলতে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র উদ্যোগী হবে ৷ শিশুর লালনপালন , এবং তাকে গড়ে তোলার প্রথম দায়িত্ব হচ্ছে পিতামাতার এবং আইন সম্মত অভিভাবকের ৷ তাদের মূল চিন্তাই হবে শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থ ৷ ২ . সনদে উল্লেখিত অধিকার সমূহ নিশ্চিত এবং জোরদার করার জন্য পিতামাতা ও আইন সম্মত অভিভাবককে তাদের শিশুর লালন পালনে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র সাহায্য করবে এবং শিশুর বিকাশের জন্য শিশু পরিচর্যা প্রতিষ্ঠানসহ সেবার সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করবে ৷ ৩ . কর্মজীবী পিতামাতার সংগতি অনুসারে শিশুর প্রাপ্য পরিচর্যার ব্যবস্থা ও সুযোগ প্রদানে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র সব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে ৷ অনুচ্ছেদ - ১৯ : শিশুর প্রতি আচরণ ১ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র , পিতামাতা , আইনানুগ অভিভাবক বা শিশু পরিচর্যায় নিয়োজিত অন্য কোন ব্যক্তির তত্ত্বাবধানে থাকা অবস্থায় শিশুকে আঘাত বা অত্যাচার , অবহেলা বা অমনোযোগী আচরণ , দুর্ব্যবহার বা শোষন এবং যৌন অত্যাচারসহ সব রকমের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন থেকে রক্ষার জন্য যথাযথ আইনানুগ , প্রশাসনিক , সামাজিক এবং শিক্ষাগত ব্যবস্থা নেবে ৷ ২ . শিশুর সুরক্ষিত পরিচর্যা যথাযথ বাস্তবায়িত হবার জন্য শিশু পরিচর্যার নিয়োজিতদের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা দেয়ার জন্য সামাজিক কর্মসূচী প্রবর্তনের ব্যবস্থা নেবে এবং এই লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাদি গ্রহণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং শিশু নির্যাতনের উল্লেখিত ঘটনার ক্ষেত্র চিহ্নিত করা , রিপোর্ট করা , দায়িত্ব প্রদান , তদন্ত , চিকিত্সা এবং পর্যবেক্ষণ সহ প্রয়োজনে বিচার বিভাগের হস্তক্ষেপের ব্যবস্থা নিতে হবে ৷ অনুচ্ছেদ - ২০ : পরিবার বঞ্চিত শিশুর যত্ন ১ . পারিবারিক পরিবেশ থেকে যে শিশু সাময়িক বা চিরতরে বঞ্চিত বা শিশুর স্বার্থ রক্ষায় যে পারিবারিক পরিবেশ উপযুক্ত নয় সে সকল শিশু রাষ্ট্র থেকে বিশেষ সুরক্ষা ও সহায়তার অধিকারী ৷ ২ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র তার নিজস্ব আইন অনুযায়ী এ সব শিশুর তত্ত্বাবধানের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করবে ৷ ৩ . এ ধরনের পরিচর্যার ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিকল্পের মধ্যে শিশুকে সন্তান হিসাবে অর্পন , ইসলামী আইনে কাফালা , দত্তক প্রদান কিংবা প্রয়োজনবোধে কোন উপযুক্ত সংস্থার কাছে লালন পালন করতে দেয়া ৷ এ সব ক্ষেত্রে সমাধানের কথা ভাবার সময় শিশুকে মানুষ করে গড়ে তোলার বিষয়টি বিবেচনা করা বাঞ্জনীয় এবং শিশুর জাতি , গোষ্ঠী , ধর্ম , সংস্কৃতি এবং ভাষার প্রতি যথাযথ সম্মান দেখাতে হবে ৷ অনুচ্ছেদ - ২১ : দত্তক প্রদান শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থের কথা সর্বাধিক বিবেচনা করে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র দত্তক পদ্ধতিকে স্বীকৃতি ও অনুমোদন দেবে ৷ তারা : ( ক ) শিশুকে দত্তক গ্রহণের বিষয়টি উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সম্পাদিত হবে ৷ প্রচলিত আইন ও নিয়ম অনুসারে এবং নির্ভরযোগ্য ও প্রাসঙ্গিক তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবে যে পিতামাতা , আত্নীয়স্বজন ও আইনসম্মত অভিভাবকদের সাথে শিশুর সম্পর্ক এমন যে , দত্তক অনুমোদনযোগ্য এবং প্রয়োজন হলে এ বিষয়ে নিশ্চিত হতে হবে যে , সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ প্রয়োজনীয় পরামর্শের ভিত্তিতে দত্তক প্রদানে সুচিন্তিত মত দিয়েছেন ৷ খ ) যদি নিজ দেশে কোন পরিবারে শিশুকে দত্তক হিসাবে স্থান করে দেয়া না যায় অথবা শিশুর নিজ দেশে যদি লালন পালনের উপযুক্ত ব্যবস্থা করা সম্ভব না হয় তা হলে উক্ত শিশুর লালন পালনের জন্য আন্তঃদেশীয় দত্তকের ব্যবস্থা বিবেচনা করা যেতে পারে ৷ গ ) আন্তঃদেশীয় দত্তকের ক্ষেত্রে শিশুর রক্ষনাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা বজায় রাখার ব্যবস্্থা জাতীয় দত্তক প্রথা অনুযায়ী হতে হবে এবং এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে ৷ ঘ ) শিশুকে দত্তক দেয়ার নামে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যাতে অবৈধ অর্থ আয় করতে না পারে সেজন্য সকল উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ৷ ঙ ) এই অনুচ্ছেদে উল্লেখিত বিষয় গুলোকে কার্যকর করতে দ্বিপাক্ষিক বা বহুপাক্ষিক সমঝোতা বা চুক্তি সম্পন্ন করবে এবং এ কাঠামোর মধ্যে অন্য দেশে শিশুর স্থানান্তরের বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষ বা সংস্থা দ্বারা যাতে পরিচালিত হয় সে বিষয় নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিতে হবে ৷ অনুচ্ছেদ - ২২ : শরণার্থী শিশুর অধিকার ১ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ এ বিষয় নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে যে , প্রচলিত আন্তর্জাতিক বা নিজ দেশের আইন ও কর্মপদ্ধতি অনুযায়ী কোন শিশু যদি শরণার্থীর অবস্থান চায় অথবা শরণার্থী বিবেচিত হয় তবে তার সাথে পিতামাতা বা অন্য কেউ থাকুক বা না থাকুক , ঐ শিশু এই সনদে এবং সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্র অংশগ্রহণ করেছে এমন অন্যান্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বা কল্যাণকর দলিলে বর্ণিত অধিকারসমূহ ভোগের ব্যাপারে উপযুক্ত সুরক্ষা ও মানবিক সহায়তা পাবে ৷ ২ . এরূপ শরণার্থী শিশুর রক্ষা ও সহায়তায় এবং পরিবারের সাথে পূনর্মিলনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য , পিতামাতাসহ পরিবারের অন্যসদস্যের খোঁজ পেতে জাতিসংঘ প্রয়োজনীয় সহায়তা করবে ৷ উপযুক্ত আন্তঃসরকারী , বেসরকারী সংস্থাকে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র তাদের বিবেচনামত যথাযথ সাহায্য করবে ৷ স্থায়ী বা অস্থায়ী ভাবে পারিবারিক পরিবেশ থেকে বঞ্চিত শিশুদের জন্য এমন সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হবে যা , যে কোন কারণে স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে পারিবারিক পরিবেশ বঞ্চিত শিশুদের জন্য এই সনদে উল্লেখ আছে ৷ অনুচ্ছেদ - ২৩ : প্রতিবন্ধী শিশুর অধিকার ১ . মানসিক বা শারীরিকভাবে পঙ্গু শিশু এমন পরিবেশে বাস করবে , যে পরিবেশে সে সুষ্ঠু এবং পরিপূর্ণ জীবনকে উপভোগ করতে পারবে এবং তার মর্যাদা নিশ্চিত হবে ৷ সমাজ শিশুর আত্ননির্ভরশীল সক্রিয় অংশগ্রহণের পথকে সুগম করবে ৷ এই বিষয়ে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র সমূহ স্বীকৃতি দেবে ৷ ২ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ পঙ্গু শিশুদের বিশেষ যত্নের অধিকারকে স্বীকার করবে ৷ পঙ্গু বলে বিবেচিত শিশুর পরিচর্যা এবং দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিদের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত সম্পদ অনুযায়ী পারিপাশ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে যথোপযুক্ত সহায়তা প্রদানকে উত্সাহিত ও নিশ্চিত করবে ৷ ৩ . পঙ্গু শিশুদের বিশেষ প্রয়োজনের কথা স্বীকার করে এই অনুচ্ছেদের ২ নং প্যারা অনুযায়ী যখনই সম্ভব সহায়তা সমূহ বিনামূল্যে প্রদান করতে হবে এবং এ বিষয়ে শিশুর পিতামাতা অথবা শিশুর পরিচর্যাকারী অন্যান্যদের আর্থিক সংগতির বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে ৷ পঙ্গু শিশুটির শিক্ষা , প্রশিক্ষণ , স্বাস্থ্য পরিচর্যা ব্যবস্থা , পুনর্বাসন ইত্যাদি সেবা , কর্মসংস্থানের জন্য প্রস্তুতি এবং বিনোদন লাভের ক্ষেত্রে কার্যকর সুযোগের ব্যবস্থা করে সহায়তা প্রদান করবে ৷ তবে তা এমনভাবে প্রদান করা হবে যে শিশুর সাংস্কৃতিক এবং আত্নিক বিকাশসহ ব্যক্তিগত উন্নয়ন এবং যতদূর সম্ভব তার সামাজিক একাত্মতা ঘটাবে ৷ ৪ . আন্তর্জাতিক সহযোগিতার চেতনায় প্রতিরোধক স্বাস্থ্য রক্ষার ব্যবস্থা এবং পঙ্গু শিশুদের শারীরিক , মানসিক ও শারিরীক ক্রিয়ামূলক চিকিত্সার ক্ষেত্রে যথাযোগ্য তথ্য বিনিময়কে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ উত্সাহিত করবে ৷ এই সকল তথ্যের বিনিময়ের মধ্যে পুনর্বাসন , শিক্ষা ও বৃত্তিমূলক দক্ষতা বৃদ্ধির পদ্ধতি সংক্রান্ত তথ্য প্রচার এবং সংগৃহিত হবে ৷ এর মূল লক্ষ্য হচ্ছে এই সকল বিষয়ে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে তাদের যোগ্যতা ও দক্ষতার উন্নয়ন ও অভিজ্ঞতার সম্প্রসারণ করা ৷ এই বিষয়ে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রসমূহের প্রয়োজনের কথা বিশেষভাবে বিবেচনা করা হবে ৷ অনুচ্ছেদ - ২৪ : শিশু স্বাস্থ্য ও পুষ্টি ১ . শিশুর সর্বোচ্চ অর্জনযোগ্য মানের স্বাস্থ্য , রোগের চিকিত্সা , স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারের সুবিধা লাভের অধিকারকে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র স্বীকার করে ৷ এই ধরনের সেবায় অধিকার থেকে কোন শিশু যেন বঞ্চিত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র সর্বাত্নক চেষ্টা করবে ৷ ২ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ এ অধিকার পূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করবে এবং বিশেষ ভাবে যথাযোগ্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবে : ( ক ) নবজাতক ও শিশু মৃতু্য হ্রাস করবে ৷ ( খ ) প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা উন্নয়নের উপর গুরুত্ব আরোপ করবে এবং সকল শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় চিকিত্সা সহায়তা ও স্বাস্থ্য পরিচর্যা প্রদানের ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে ৷ ( গ ) প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার কাঠামো ও অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে সহজে পাওয়া যায় এবং ব্যবহার করা যায় এরূপ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে পরিবেশ দূষনের বিপদ এবং ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাদ্য ও বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা করে ব্যাধি এবং অপুষ্টি বিরুদ্ধে কর্মসূচী গ্রহণ করবে ৷ ( ঘ ) মায়েদের জন্য গর্ভকালীন এবং প্রসবের পর উপযুক্ত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করবে ৷ ( ঙ ) শিশু স্বাস্থ্য , পুষ্টি , বুকের দুধ পানের সুফল , স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্মত পয়ঃনিস্কাশন এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধের ব্যাপারে প্রাথমিক জ্ঞানের ব্যবহার সম্পর্কে সমাজের সকলকে বিশেষ করে বাবা মাকে ও শিশুকে জানানো , শিক্ষা দেয়া ও সহায়তা করাকে নিশ্চয়তা দিবে ৷ ( চ ) প্রতিরোধক স্বাস্থ্য সেবা , পিতামাতার কনণীয় সম্পর্কে নির্দেশনা এবং পরিবার পরিকল্পনা সম্পর্কে শিক্ষা এবং সেবা উন্নত করবে ৷ ৩ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ শিশুর স্বাস্থ্য সম্পর্কে চিরাচরিত গতানুগতিক সংস্কার সমূহ দূর করার জন্য সকল কার্যকর ও উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে ৷ ৪ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র এই অনুচ্ছেদের অধিকার পর্যায়ক্রমে পূর্ন বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরালো ও উত্সাহিত করবে ৷ এই ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশের প্রয়োজন বিশেষভাবে বিবেচনা করা হবে ৷ অনুচ্ছেদ - ২৫ : শিশুর চিকিত্সা পরিচর্যা উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ দ্বারা পরিচর্যা , শারীরিক , মানসিক চিকিত্সায় নিয়োজিত শিশুকে দেয়া চিকিত্সা ও তার সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পারিপার্শ্বিক বিষয়কে নিয়মিত পর্যালোচনার অধিকারকে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেবে ৷ অনুচ্ছেদ - ২৬ : শিশুর সামাজিক নিরাপত্তা ১ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র শিশুর সামাজিক বীমা সুবিধাসহ সামাজিক নিরাপত্তা থেকে সুবিধা পাবার অধিকারকে স্বীকৃতি দেবে এবং এই বিষয়টি কার্যকর করার জন্য নিজ দেশের আইন অনুসারে পূর্ণ বাস্তবায়নের ব্যবস্থা নেবে ৷ ২ . উল্লেখিত সুবিধাগুলি শিশুর জন্য কার্যকর করতে ভরন পোষনের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তির অবস্থাকে বিবেচনা করে যেখানে প্রয়োজন সেখানে সম্পদের সরবরাহ করবে ৷ শিশু কিংবা তার পক্ষ থেকে আবেদনের সাথে সংগতিপূর্ন অন্য কোন সুবিধাও বিবেচনা করবে ৷ অনুচ্ছেদ - ২৭ : শিশুর উন্নয়ন ১ . প্রতিটি শিশুর শারীরিক , মানসিক , আত্নিক , নৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নের জন্য উন্নত জীবন মানের ব্যবস্থার প্রতি অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেয় ৷ ২ . পিতামাতা কিংবা শিশুর দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিদের প্রথম দায়িত্ব হচ্ছে তাদের সামর্থ ও সংগতি অনুযায়ী শিশুর উন্নয়নের জন্য উপযোগী জীবন যাপনের মান নিশ্চিত করা ৷ ৩ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র জাতীয় পরিস্থিতি ও সামর্থ অনুযায়ী শিশুর অধিকারকে বাস্তবায়নের জন্য মা বাবা দায়িত্বে নিয়োজিত অন্যদের সাহায্য করবে ৷ এবং এ উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় উপকরণ যোগান দেবে এবং সহায়তা কর্মসূচী নেবে ৷ বিশেষ করে পুষ্টি , পোশাক ও বাসস্থানের জন্য ৷ ৪ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ দেশের ভিতরে বা বাইরে শিশুর বাবামা বা শিশুর ভরণপোষণে নিয়োজিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে ভরণপোষণ আদায় নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা করবে ৷ বিশেষ করে শিশুর আর্থিক দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি যদি শিশুর কাছ থেকে পৃথকভাবে বাস করে সে ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক চুক্তি বা জাতীয় চুক্তি করতে উত্সাহিত করবে এবং এ জন্য অন্যান্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে ৷ অনুচ্ছেদ - ২৮ : শিশুর শিক্ষা লাভের অধিকার ১ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র সমান সুযোগের ভিত্তিতে শিশুর শিক্ষা লাভের অধিকারকে স্বীকার করবে এবং এই অধিকারকে অধিক বাস্তবায়নের জন্য গ্রহণ করবে , বিশেষ করে : ( ক ) সবার জন্য প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক এবং সহজলভ্য করতে হবে ৷ ( খ ) সাধারণ ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাসহ বহুমুখী মাধ্যমিক শিক্ষাকে উত্সাহ দেয়া , প্রতিটি শিশুর জন্য এইরূপ শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা ৷ সকল শিশু যেন এ সুযোগ লাভ করতে পারে সে জন্য বিনা খরচে শিক্ষা লাভ ও প্রয়োজনে আর্থিক সাহায্যের উপযুক্ত ব্যবস্থা করতে হবে ৷ ( গ ) যোগ্যতার ভিত্তিতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ যাতে সবাই পায় সে জন্য সব যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ৷ ( ঘ ) শিক্ষা বিষয়ক ও বৃত্তিমূলক তথ্য এবং দিক নির্দেশনা সব শিশুর জন্য সহজে গ্রহণযোগ্য ও পর্যাপ্ত হবে ৷ ( ঙ ) বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিতি উত্সাহিত করা এবং স্কুল ত্যাগের হার কমানোর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে ৷ ২ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ স্কুলের শৃংখলা বিধানের নিয়ম - কানুন যাতে শিশুর মানবিক মর্যাদা এবং সনদের সাথে সংগতিপূর্ণ হয় সে জন্য উপযুক্ত সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে ৷ ৩ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত বিষয়সমূহে আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে জোরদার ও উত্সাহিত করবে , বিশেষ করে বিশ্বব্যাপী অজ্ঞতা , নিরপেক্ষতা দূর করার জন্য এবং বৈজ্ঞানিক ও কারিগরী শিক্ষার ব্যাপারে জ্ঞান সম্প্রসারণ করার লক্ষ্যে ৷ এ ব্যাপারে উন্নয়নশীল দেশগুলোর চাহিদাকে বিশেষ বিবেচনায় আনতে হবে ৷ অনুচ্ছেদ - ২৯ : শিশুর শিক্ষা ১ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ শিশু শিক্ষার যে বিষয় সমূহ লক্ষ্য রাখবে তা হচ্ছে : ক ) শিশুর ব্যক্তিত্ব , মেধা এবং মানসিক ও শারীরিক দক্ষতার পূর্ণ বিকাশ ৷ খ ) মানবাধিকার , মৌলিক স্বাধীনতা এবং জাতিসংঘ ঘোষিত নীতিমালার প্রতি শ্রদ্ধাবোধের বিকাশ ৷ গ ) শিশুর পিতামাতার নিজস্ব সংস্কৃতি , ভাষা , মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ এবং যে দেশে বাস করে সে দেশের মূল্যবোধ , শিশুর নিজস্ব মাতৃভূমিসহ অপরাপর সভ্যতার প্রতি সম্মান বোধকে জাগিয়ে তোলা ৷ ঘ ) মৈত্রীয় চেতনায় একটি মুক্ত সমাজে দায়িত্বশীল জীবনের জন্য শিশুর প্রস্তুতি নিতে হবে ৷ সে কারণে সমঝোতার সাথে শান্তি , সহিষ্ঞুতা , নারীপুরুষের সমান অধিকারসহ সকল জনগণ , বিশেষ গোষ্ঠীভূক্ত জাতি ( এথনিক ) , জাতীয় ও ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং আদিবাসী সকল লোকজনের প্রতি সম্মান দেখাবে ৷ ঙ ) প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে ৷ ২ . এই অনুচ্ছেদে কিংবা ২৮নং অনুচ্ছেদ এর যে কোন অংশ অনুসারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন এবং পরিচালনার ব্যাপার কোন ব্যক্তি বা সংস্থার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হবে এমন ভাবে কোন ব্যাখ্যা দেয়া যাবেনা ৷ যদিনা ১নং প্যারায় উল্লেখিত নীতিমালা উক্ত প্রতিষ্ঠান সমূহ অনুসরণ না করে থাকে ৷ এবং তাদের শিক্ষার মান যদি রাষ্ট্র কর্তৃক নির্ধারিত মানের সাথে নূ্যন্যতম সংগতিপূর্ণ না হয় ৷ অনুচ্ছেদ - ৩০ : সংখ্যালঘুদের অধিকার যে সব দেশে জাতি , গোষ্ঠীগত , ধর্মীয় কিংবা ভাষাগত সংখ্যালঘু কিংবা আদিবাসী সম্প্রদায়ের জনগণ রয়েছে সমাজের অন্যান্য সদস্যদের সাথে নিজ সংস্কৃতি বজায় রেখে , ধর্মের কথা প্রকাশ এবং চর্চা করা অথবা নিজ ভাষা ব্যবহার থেকে ঐ ধরনের আদিবাসী সংখ্যালঘুদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না ৷ অনুচ্ছেদ - ৩১ : শিশুর অবসর ও বিনোদন ১ . বয়সের সাথে সঙ্গতি রেখে শিশুর বিশ্রাম , অবসরযাপন , বয়স অনুযায়ী , বিনোদনমূলক কর্মসূচী এবঙ সাংস্কৃতিক , সুকুমার শিল্পে অংশগ্রহণের অবাধ অধিকার অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ স্বীকার করবে ৷ ২ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্র শিল্প ও সাংস্কৃতিক জীবনে শিশুর পরিপূর্ণ অংশগ্রহণকে সম্মান করবে ও উন্নতি সাধন করবে এবং সাংস্কৃতিক , সুকুমার শিল্প ও বিনোদনের জন্য উপযুক্ত ও সমানভাবে অংশগ্রহণকে উত্সাহিত করবে ৷ অনুচ্ছেদ - ৩২ : শিশুর বিকাশ ১ . অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ অর্থনৈতিক শোষন থেকে শিশুর অধিকারকে রক্ষা করবে ৷ স্বাস্থ্য অথবা শারীরিক , মানসিক , আত্নিক , নৈতিক , সামাজিক বিকাশের জন্য ক্ষতিকর অথবা শিশুর শিক্ষার ব্যাঘাত ঘটায় অথবা বিপদ আশংকা করে এমন কাজ যেন না হয় তার ব্যবস্থা নেবে ৷ অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ এই অনুচ্ছেদ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে আইনগত , প্রশাসনিক , সামাজিক ও শিক্ষা বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে ৷ এই উদ্দেশ্যে অন্যান্য আন্তর্জাতিক দলিলের প্রাসংগিত বিষয় সমূহের প্রতি লক্ষ্য রেখে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রসমূহ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে , বিশেষ করে : ক ) চাকুরীতে নিয়োগের ব্যাপারে ন্যূনতম বয়স নির্ধারণ করবে ৷ খ ) চাকুরীস্থলে কাজের সময় এবং কাজের পরিবেশ সম্পর্কে সঠিক নিয়ম কানুন ও নীতিমালা নির্ধারণ করবে ৷ গ ) এই অনুচ্ছেদ সঠিকভাবে প্রয়োগ
এক . পুরো একটা দিবস হয় সিনেমার . . . ঘুম ভাঙতেই সিনেমা , দুপুরে খেয়েছি সিনেমার সংলাপের সাথে ভাত - মাছ । বৈকালিক ভ্রমণেও ছিলো সিনেমার জগিং শু . . . আর রাতের আঁধারে সিনেমা আলোক বর্তীকার মতো ধরা দেয় ।
ঢাকা , ২৩ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : চ্যানেল আইতে অনুষ্ঠিত রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রতিযোগিতামূলক নবগানে নবপ্রাণে অনুষ্ঠানে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন অভিক দেব । এ প্রতিযোগিতায় প্রথম রানার আপ হয়েছেন সুমাইয়া ইমাম ইমা , দ্বিতীয় . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
দীন ইসলাম : বৃষ্টির কারণে বোরো চাল সংগ্রহে বিপাকে পড়েছে খাদ্য অধিদপ্তর । দেশের সাত বিভাগের ৯৬৫৩টি মিলের সঙ্গে চার লাখ ৬৩ হাজার ৬৯৮ টন চাল সংগ্রহের চুক্তি হয়েছে । এর মধ্যে সংগ্রহ অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত মাত্র এক লাখ ৫৬ হাজার ৫৯৬ টন চাল সংগ্রহ করা হয়েছে । এজন্য বোরো মওসুমে চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা এবারও অর্জন করা যাবে কিনা এনিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে ।
চারদলীয় জোট আহুত ৪৮ ঘন্টার হরতালের প্রথম দিনে শান্তিপূর্ণ মিছিলে বিরোধী দলীয় চীফ হুইপ জয়নুল আবেদীন ফ . . .
এটা দেখে অনেকেই ধরে বসতে পারেন , তার মানে নিশ্চই এই না যে ঐ কলেজের যতো শিক্ষক - সবাই " জামাতী " ! ! ! না জনাব ! তা মোটেই নয় . . . এজন্যই , আমি অতঃপর জনাব " শরীফ আবু হায়াত অপু " র প্রোফাইল ঘাটতে লাগলাম । মজার ব্যাপার দেখতে পেলাম - ওনার পুরো ওয়াল জুড়ে একটাই ব্লগের লিঙ্ক কিছুক্ষণ পর পর পোস্ট করা হয়েছে ! কোন ব্লগটা জানেন ? ! " সোনারবাংলাদেশব্লগ " ! ! ! ! ! কিন্তু উনি সারাদিন ওই ব্লগের লিঙ্ক পোস্ট দিলেও কিন্তু , একেবারেই এইব্লগকে পছন্দ করেন না । দেখুন ওই ব্লগ সম্পর্কে উনি কি বলছেন -
@ নীল , বুঝে হাসলেন নাকি না বুঝে ! ধরেই নিচ্ছি না বুঝে । কারন দালাল শব্দটার প্রকৃত অর্থ বুঝে থাকলে কারো প্রসংশা করা আর দালালি করাকে এক করে ফেলতেন না । দয়া করে ডিকশনারিতে যেয়ে দালালি , প্রসংশা শব্দগুলোর অর্থ ভালভাবে জেনে তারপর প্রয়োগ করবেন ।
চোখে বিষাদের রেখাগুলি ক্রমে বিষাদ পরিধী ধরে বৃত্তবন্দি হয় . . .
প্রাচ্য কাব্যতত্ত্বের উপরোক্ত তত্ত্বগুলোকে মাথায় রেখে আমরা জীবনানন্দের সেই উক্তিটিতে ফিরে যাই আবার , ' উপমাই কবিতা । ' অলঙ্কার শাস্ত্রে ' উপমা ' শব্দটি সাধারণত তুলনা অর্থেই বহুল ব্যবহৃত । ইংরেজিতে simile বলতে বিসদৃশ বস্তুর মধ্যে সাদৃশ্য আবিষ্কার বুঝায় । সংস্কৃতে ' যদতত্তৎসদৃশম ইতি ' - ( গার্গ্য ) । এই সংজ্ঞার অর্থ দাঁড়ায় - ' যৎ অতৎ তৎ - সদৃশম ' অর্থাৎ যৎ ( যে বস্তু ) অতৎ ( সে বস্তু নয় ) তৎ - ( যে বস্তুর ) সদৃশম ( মতন বা ন্যায় ) । এক কথায় যে - বস্তু সে - বস্তু নয় ( তবু ) সেই বস্তুর মতোন ।
আলাদিনের চেরাগের মত সব সমস্যা নিমিশেই সমাধান করে দেশকে একটি স্বর্গ বানিয়ে দিবেন । ( পাঠক ভাইয়েরা এ চেরাগটা ওনার হাতে আগে ছিলনা , তাই বিগত তিন বারই উনি ব্যর্থ হয়েছিলেন ) এবার আর চিন্তার কোন কারন নাই । শুধু একবার আসতে দিন ।
তারেক চৌধুরী , লন্ডন লন্ডন সফররত আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের ওপর সশস্ত্র হামলা হয়েছে । গতকাল বিকালে ব্রিকলেনে ক্যাফে গ্রিল রেস্টুরেন্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি দৈনিক ব্রিট বাংলা অফিসে যাওয়ার পথে এ হামলা হয় । এ সময় অতর্কিতে ৪ - ৫ জন যুবক তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং চাকু দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করে । চাকুর আঘাত শরীরে না লাগলেও গায়ের স্যুট ছিঁড়ে যায় । এ সময় পেছনে থাকা সাংবাদিকরা এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায় । স্থানীয় সময় ৪ - ৬টা পর্যন্ত ওই রেস্টুরেন্টে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রায় অর্ধশত সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন । এ ঘটনার পর ব্রিকলেন থানায় একটি মামলা হয়েছে । সার্জেন্ট বুল ঘটনাটি তদন্তের আশ্বাস দেন । এ ঘটনার খবর শুনে লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির নেতাকর্মীরা তাকে দেখতে ছুটে আসেন । এ ঘটনার প্রতিবাদে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি কমরুদ্দিন আহমেদ বলেন , মাহমুদুর রহমান দলীয় কোনো ফোরামে বক্তব্য দেননি । সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের পর তার ওপর এ হামলার ঘটনা দুঃখজনক । এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মাহমুদুর রহমান বলেন , সুদূর লন্ডনে তার ওপর এ হামলা আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী চরিত্রের নগ্ন বহিঃপ্রকাশ । মাহমুদুর রহমানের আগামীকাল দেশে ফেরার কথা রয়েছে । http : / / www . amardeshonline . com / pages / details / 2010 / 03 / 13 / 22582
ওপেন অফিসের Format ড্রপ ডাউন মেনু থেকে Page - এ ক্লিক করুন । এবার Page ট্যাব এ গিয়ে Paper Format এর format পরিবর্তন করে দিন ।
ঝালকাঠি , ৯ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ঝালকাঠিতে চাঁদা ও সন্ত্রাসী হামলার দায়ে ৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি আব্দুল হান্নান হাওলাদারকে গ্রেফতার করা হয়েছে । আজ শনিবার সকালে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে । পুলিশ সূত্রে জানা যায় , গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসআই মনিরের নেতৃত্বে শহরের লঞ্চঘাট এলাকা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে । আসামি হান্নান সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়নের আব্দুল জব্বার হাওলাদারের পুত্র । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / সাখা / রাজ / ১৩ . ০৮ ঘ . )
> > এরপর কালার ব্যালেন্স করুন । এজন্য Image > Adjustments > Hue / Saturation এ গিয়ে চিত্রে দেখানে মান বসিয়ে ওকে করুন ।
আমি আমার আঞ্চলিক ভাষাকে ভালোবাসি , কিন্তু শুদ্ধ বাংলা ভাষাকেই আমার মূল ভাষা বলে জানি । শুধু আমি কেন ? আমার বাংলার সকল মানুষ চলবে তাদের ভাষা বাংলা । কারণ , আঞ্চলিক ভাষাটা শুধু কোন বাঙালির নিকট আঞ্চলিকতার পরিচয়ের ধারক হতে পারে ; বিশ্বের কাছে নয় । বিশ্বের কাছে শুদ্ধ বাংলাই বাঙালির ভাষা বলে সমাদৃত । আঞ্চলিক ভাষার মধ্যে আমাদের শুদ্ধ বাংলাকে হারানোর কথা উঠত না , যদি আমরা আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় শুদ্ধ বাংলা শব্দের বিকৃতি না ঘটাতাম । আঞ্চলিক ভাষার মধ্যে আমার সবচেয়ে পরিচিত হল সিলেটের আঞ্চলিক ভাষা । তাই অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষার কথা না বলে সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় একটা গল্প বলে নেই । সিলেটে আমার এক লন্ডনী আত্মীয়ার বাড়িতে দাওয়াত খেতে গিয়েছিলাম । ঘরে ঢুকতেই নাকে আসল পোলাও , সাতকরার ঘ্রাণ । ঘ্রাণেই অর্ধভোজন । কিছু সময় পরে ডাক পড়ল খাবার টেবিলে যাওয়ার । খেতে বসিয়ে তদারকি করতে লাগলেন গৃহকর্তী । তখন ভদ্রতাবশত এক মেহমান গৃহকর্তীকে লক্ষ্য করে বললেন , ' আপা , আপনেও বসে যান , একসাথে খেয়ে ফেলব । তখন গৃহকর্তীর বিনীত উত্তর - ' না , আপনারা খাউক্কা , আমার ভুক নাই , ফরে খাইমু ' ( না , আপনারা খেয়ে নিন , আমার খিদে নাই , পরে খাব ) পরে , গৃহকর্তী আর এক মেহমানকে লক্ষ্য করে বললেন - ' আফনে লউক্কাতে , প্লেইট খালি খেলে ? গরুর মাংসর লগে হাতকরা , এখটু লইয়া দেখক্কা ' । ( আপনি নেন । প্লেইট খালি কেন ? গরুর মাংসের সাথে সাতকরা , একটু নিয়ে দেখেন । ) ততক্ষণে গৃহকর্তাও হাজির , এসেই গৃহকর্তীকে বললেন - ' সালমোর খট্টাটা আগুয়াইয়া দেও , বাকি তরকারির খট্টাইন ও আগুয়াও । তউ লইতা পরবা । আর , দই দেও আনিয়া । ( তরকারির বাটিটা এগিয়ে দাও । বাকি বাটিগুলোও এগিয়ে দাও , তাতে নিতে সুবিধা হবে । আর দই দাও এনে ) গৃহকর্তী বললেন - আচ্ছা , তুমি একটু দেখ , আমি আই ( আসি ) । তখনি ওনার মেয়ে নাদিরা ট্রেতে করে দই নিয়ে এসে হাজির । কয়েকজন মেহমানের প্রশ্ন - খই আছলায় গো মা , দেখলাম না অতবিল । ( কোথায় ছিলায় রে মা , দেখিনিতো এতক্ষণ ) । নাদিরার উত্তর - ' না ছাছী , ওউ উন্দালো এখটু খামো আছলাম । ( না চাচী , ওই রান্নাঘরে একটু কাজে ছিলাম ) । পরে খাবার দাবার শেষ হল । আমি আমার সাথে আরো কয়েকজনের সাথে গিয়ে বসলাম । জানতে পারলাম , নাফিয়া লন্ডনের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করে দেশে এসেছেন । সিলেটে একটি সেমিনারে তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে , তাই তার দেশে আসা । তিনি এ ব্যাপারে খুবই আগ্রহী । ঠিক তখনি আমার ফোনটা বেজে উঠল । আমার শিক্ষক , তাই শুদ্ধ ভাষায় কথা বলছি । তা শুনে নাদিরা অবাক , প্রশ্ন ছুঁড়েন আমার সাথে বসে থাকা কয়েকজনকে । ' তাইন কিতা ! সিলেটি না বেঙলি ' । ওরাও উত্তরটা দিল সামান্য জট পাকিয়ে - দেখো তো বুঝতায় ফারোনি ( বুঝতে পারো কি না ) তখনই ওর স্বত : স্ফূর্ত জবাব ' দগধু নব বেঙ্গলি । খারণ , অতবিল মাতিলানা কুনতা । এখন ঢাকাইয়া ভাষায় মাতিরা । সিলেটি ভাষা মনোখয় বুঝইন না । ( কারণ , এতক্ষণ কিছুই বলেননি । এখন ঢাকাই ভাষায় কথা বলতেছেন । মনে হয় সিলেডিট ভাষা বুঝেন না । ) এখানে বলে রাখি , অনেক সিলেটিরা শুদ্ধ বাংলাকে ঢাকাইয়া ভাষা বলে সম্বোধন করেন । যদিও ঢাকার নিজস্ব আঞ্চলিক ভাষা রয়েছে । ততক্ষণে আসার সময় হয়ে গেছে , যথারীতি সিলেটি ভাষাতেই বিদায় পর্বটা সম্পন্ন করছি । ঠিক তখনি নাদিরার অবাক প্রশ্ন ' তুমি বেঙলি , সরি । ' আমি বললাম , ঠিক আছে , অসুবিধা নেই । আসলে এই বেঙলি মানে সিলেটের লোকেরা সিলেটের বাহিরের লোকদেরকে বুঝায় । প্রকৃত অর্থে , এই বেঙলি বলার আসল কারণ হয়তো ৯০ শতাংশ সিলেটিরাই জানেন না । তাদের মতে , সিলেটের বাহিরের লোকেরাই হল বেঙলি । আসলেই কি তাই ! যা বলছিলাম , আমাদের আঞ্চলিক ভাষার কথা । এখানে আমরা একটু কে এখটু , ভালো কে বালা , পরে কে ফরে প্রভৃতি শব্দগুলোতে যেভাবে ক , ভ , প অক্ষরগুলোর উচ্চারণ লোপ পেয়েছে , ঠিক তেমনি পরবর্তী প্রজন্মের মধ্য দিয়ে সেই ভুল শব্দগুলোই সত্য হয়ে উঠবে । বিশেষ করে প্রবাসে থেকে যারা পরিবার থেকে শুধু আঞ্চলিক ভাষা শেখেন তাদের জন্য ।
পানি পান করা কিভাবে বাড়াবেন , তা জানতে আগামী প্রকাশনার জন্যে অপেক্ষায় থাকুন |
লেখক বলেছেন : এইসব ওরে বইলো না আবার . . . বেলনের বাড়ি খাইতে খাইতে ব্লগিং বন্ধ হয়ে যাবে
দেশের সরকার গৃহীত সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আফগানিস্তানের সাংসদেরা জাতিসংঘের কাছে আবেদন জানিয়েছেন
· ঘন ঘন হালকা খাবার খান । বেশি সময় খালি পেটে থাকলে রক্তচাপ আরো কমে যেতে পারে ।
বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে ঢাকায় পর্দা উঠবে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের । আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি ওই মহা আসরের শোভাযাত্রা হবে পহেলা বৈশাখ বরণের আদলে । এ জন্য সাজানো হচ্ছে বঙ্গবল্পুব্দ জাতীয় স্টেডিয়াম ও সড়ক । দিনরাত কাজ করে শিক্ষার্থীরা তৈরি করছেন শোভাযাত্রার নানা সামগ্রী । তৈরি করা হচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়দের প্রতিকৃতিও । শোভাযাত্রায় স্থান পাবে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের আয়োজক তিন দেশ বাংলাদেশ , ভারত ও শ্রীলংকার নানা ঐতিহ্যবাহী সামগ্রী । এ জন্য তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশের ঐতিহ্য পেঁচা , ভারতের ময়ূর ও শ্রীলংকার নৌকাসহ নানা উপকরণ । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার ছাত্রাবাস শাহনেওয়াজে শোভাযাত্রার এমন নানা সামগ্রী তৈরি করছেন শিক্ষার্থীরা । এশিয়াটিক ইভেন্ট ও বায়োস্কোপসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সম্মিলিতভাবে শোভাযাত্রার সামগ্রী তৈরি করছে । এশিয়াটিকের শোভাযাত্রার উপকরণ তৈরি কাজের ব্যবস্থাপক শেখ মনিরুজ্জামান লিটন সমকালকে বলেন , দিনরাত কাজ করছেন তারা । ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই উপকরণ তৈরির কাজ শেষ হবে । শাহনেওয়াজ হলে গিয়ে দেখা গেছে , বাংলাদেশ , ভারত ও শ্রীলংকার ঐতিহ্যের সামগ্রী বানানো হচ্ছে সেখানে । তৈরি করা হচ্ছে বড় আকারের তিনটি পেঁচা । রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার । এছাড়া শাপলা ফুলের প্রতিকৃতি বানানো হচ্ছে বাঁশ , কাদা , মাটিসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে । শ্রীলংকার ঐতিহ্য সুবিশাল নৌকাও স্থান পাবে শোভাযাত্রায় । এ জন্য ৪০ ফুট দৈর্ঘ্যের নৌকা তৈরি করা হচ্ছে । বিভিন্ন রঙে নৌকাটিকে নান্দনিক করা হবে । শ্রীলংকার ঐতিহ্য অনুসরণে থাকছে নানা রকমের মাছের প্রতিকৃতিও । ভারতের ঐতিহ্য ময়ূর তৈরি করা হচ্ছে । চারুকলার ৭ - ৮ শিক্ষার্থী ও ৩০ - ৪০ জন শ্রমিক শোভাযাত্রার সামগ্রী তৈরি করছেন । বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট ব্যাট : বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট ব্যাটটি কোথায় আছে ? কারা তৈরি করেছিল সেই ব্যাট ? ক্রিকেটপ্রেমীদের অনেকের জানা এসব প্রশ্নের উত্তর । ক্রিকেটভক্তদের অনেকেই হয়তো জানেন না , পুরনো সব রেকর্ড ভাঙতে যাচ্ছে বাংলাদেশ । বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট ব্যাট তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশে । বিশ্বকাপ ক্রিকেট উপলক্ষে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অফিসিয়াল স্পন্সর বেক্সিমকো উপহার দিচ্ছে ১১০ ফুটের সুবিশাল ক্রিকেট ব্যাটটি । ব্যাটের প্রস্থ হবে ১৬ অথবা ১৮ ফুট । এর ওপর ফাইবার ক্লাস বসিয়ে ব্যাটটিকে নান্দনিক করা হবে । বিজ্ঞাপন সংস্থা ' কারিকর ' এ ব্যাটের ডিজাইন করেছে । ২০০২ সালে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন জায়ান্ট বা দৈত্য ব্যাট নাম দিয়ে ১০০ ফুটের বিশাল ব্যাট তৈরি করে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লিখেছিল । ওই ব্যাটের প্রস্থ ছিল ১০০ ফুট । বাংলাদেশে তৈরি বেক্সিমকোর ইউশিং ব্যাটটি দৈর্ঘ্য , প্রস্থ ও নান্দদিকতাসহ সবদিক থেকেই ' মা ' আর্টের ডিজাইন করা ভারতের দৈত্য ব্যাটটিকে হার মানাবে । অবশ্য দৈর্ঘ্য - প্রস্থে ছোট হলেও সাউথ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ২০০৩ সালের ওয়ার্ল্ড কাপে এলজি সাড়ে ৫২ ফুটের একটি নান্দনিক ক্রিকেট ব্যাট উপহার দিয়ে তাক লাগিয়েছিল । তবে বেক্সিমকোর কর্মকর্তা ইকবাল কবীর আরমান মনে করেন , অতীতের সব ক্রিকেট ব্যাটের চেয়ে বাংলাদেশে তৈরি ব্যাটটিই হবে সবচেয়ে নান্দনিক । চারুকলা কয়েকজন ছাত্র সুবিশাল ব্যাট তৈরির কাজটি করছেন । তাদের সাহায্য করছেন কয়েকজন মিস্ত্রি ও শ্রমিক । বাঁশ , কাঠ , লোহাসহ বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করে এখন তৈরি করা হচ্ছে ব্যাটের ছাঁচ । এ ছাঁচের ওপর বসানো হবে ফাইবার গ্গ্নাস । এ গ্গ্নাসের ওপর জ্বলজ্বল করবে ক্রিকেটারদের প্রতি শুভকামনা করে লেখা শুভেচ্ছা । উইশ ক্যাম্পেইন শুরু : শুভেচ্ছা বার্তা সংগ্রহের জন্য গতকাল শুরু হয়েছে উইশ ক্যাম্পেইন । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন বেক্সিমকো মিডিয়া লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক ইন্তেখাব মাহমুদ । শুভেচ্ছা বার্তাগুলো সংযোজন করা হবে সুবিশাল ক্রিকেট ব্যাটে । ঢাকা বিভাগের মধ্য দিয়ে উইশ ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে । পর্যায়ক্রমে এ ক্যাম্পেইন দেশের সাতটি বিভাগীয় শহর থেকে স্বাক্ষরসহ শুভেচ্ছা বার্তা সংগ্রহ করা হবে ।
পটুয়াখালী , ১১ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : পটুয়াখালীর দুমকিতে প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন বিষয়ে অভিভাবক , শিক্ষক ও পরিচালনা পর্ষদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । আজ সোমবার বিকেলে জলিশা বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয় । উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কেএম তোফাজ্জল হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিধি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন - অর - রশিদ হাওলাদার । বিশেষ অতিধি ছিলেন উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান , আঙ্গারিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম মর্তুজা , উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা নিলূফার ইয়াসমিন প্রমুখ । সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিনারা বেগম । এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন - অভিভাবক আবুল কালাম আজাদ , সামসুন্নাহার , আকলিমুন্নেছা ও খবিরুল আলম । শিক্ষার্থী ঝরেপড়া রোধ ও শতভাগ ভর্তি উপস্থিতি নিশ্চিতকরণসহ এ উপজেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দেশের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের লক্ষ্যে এ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে উপজেলা পরিষদ । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / সাখা / শাসি / ১৭ . ২৯ ঘ . )
সহমত । @ মুজতবা : উবুন্টু লিনাক্স কিভাবে কাজ করে একটু বোঝার চেষ্টা করুন . . . লিনাক্সে যেকোন প্রোগ্রাম এক্সেকিউট করতে ব্যবহারকারীর কমান্ডের প্রয়োজন হয় , কোন প্রোগ্রামই উইন্ডোজের মত স্বয়ংক্রিয় চালু হতে পারে না । কাজেই ভাইরাস যতই ভয়ঙ্কর হোক কিছুতেই উবুন্টুতে এ্যাটাক করতে পারবে না . . যদি না ব্যবহারকারী অতি বোকা বা অতি উৎসাহী হয় তবে হ্যাঁ উবুন্টু পুরোপুরি হ্যাক প্রুফ নয় , হ্যাকিং করে উবুন্টুতে তথ্য চুরি করা সম্ভব । তবে এটি সাধারণ মানের হ্যাকরের কাজ নয় । প্রচন্ড ক্ষমতাসম্পন্ন হ্যাকার হলেই উবুন্টুতে হ্যাক করতে পারবে । ব্যবহারকারীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে উবুন্টুর পরবর্তী ভার্সনে আরও উন্নত ফায়ারওয়্যাল আনা হচ্ছে , তখন এর সিকিউরিটি আরও নিষ্ছিদ্র হবে
১ ) গণনাজনিত জটিলতা ( Computational Complexity ) কম থাকে , ফলে কম সময়ে ফলাফল প্রদান করতে পারে । ( Time Efficiency )
পঞ্চমত , পার্থিব দৃষ্টিকোণ থেকেও বৌদ্ধ ধর্ম একটি অবাস্তব বা অপ্রায়োগিক ধর্ম । কারণ পার্থিব জগতে চুরি - ডাকাতি , হত্যা , ধর্ষণ , ব্যভিচার , সন্ত্রাস , ইত্যাদি অপরাধের বিচার ও তদনুযায়ী শাস্তির ব্যাপারে বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থে সম্ভবত কিছু বলা নাই । এমনকি বৌদ্ধ ধর্মে পারিবারিক আইন আছে বলেও মনে হয় না । বৌদ্ধ ধর্ম মূলতঃ কিছু নীতিবাক্যের উপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে । কিন্তু শুধুমাত্র কিছু নীতিবাক্য দিয়ে একটি দেশ বা সমাজ তো চলতে পারে না । কারণ একটি সমাজে যেমন ভাল মানুষ আছে তেমনি আবার বিভিন্ন ধরণের অপরাধীও আছে ।
" আহা হেমন্ত তোমাদের ঐ যে লোকটা কি যেন নাম , আরে সেও নাকি কবি , মাথায় ছোট্ট মত একটা টাক আছে । কফি শপের সিড়ির নীচে কাগজের দোকানটায় বসে থাকে আর ফ্যা ফ্যা করে " । পাশেই দাঁড়িয়ে থাকা মানব দে বলল , " সমর দাসের কথা বলছেন কি " ? " হ্যাঁ হ্যাঁ , সমর সমর , বাহ মানবের মনেও থাকে , বাবা " ।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ক্রসফায়ারে নিহত হয়েছিলেন ৫ জন । ফেব্রুয়ারিতে র্যাব - পুলিশের হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হন ১২ জন । জেলহাজতে মারা যান ৬ জন । মার্চ মাসে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হন ৭ জন । এপ্রিলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ক্রসফায়ারে ৯ নিহত হয়েছেন । এপ্রিলে ৫ জন জেল হেফাজতে অসুস্থতাজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেছেন বলে জানা গেছে । গত ২৭ এপ্রিল মিজানুর রহমান সুমন নামের এক ব্যবসায়ীকে সাদা পোশাকধারী র্যাব সদস্যরা গাইবান্ধার মহিমগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করে ঢাকায় নিয়ে আসে । এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন ।
ভাই মাটির মানুষ , যে দেশে আছেন এইখানে বাচা - মরার গ্যারান্টি কেও দিতে পারে না রে ! আর মরলেই সব প্রশ্নের জবাব পাইয়া যাবেন রে ভাই ! মানে আমি আপ্নে সবাই আর কি !
মৌলবাদ যেভাবে সমকালকে ধ্বংস করে দেয় ফকির ইলিয়াস - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - মৌলবাদ দমনে বিশ্বের নীতিনির্ধারকরা প্রকৃতপক্ষে আন্তরিক কি না তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে । কারণ , মৌলবাদ সব সময়ই সামন্তবাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে । বিশেষ করে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বকে ভেঙে খান খান করে দিতে পুঁজিবাদীরা এটাকে ব্যবহার করেছে । এমন কি গোত্রগত সংঘাত চাঙ্গা করে রাখতেও ব্যবহৃত হয়েছে মৌলবাদী দানতন্ত্র । তবে কি পরোক্ষভাবে গণতন্ত্রই মৌলবাদের সহচর ? আসতে পারে সে প্রশ্নটিও । দেখা গেছে , গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার নামে কোন কোন দেশে মৌলবাদকে উসকে দেয়া হয়েছে । বলা হয়েছে - এটাও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম । পুঁজিবাদীরা একে ব্যবহার করেছে তাদের প্রয়োজনে । পরে দেখা গেছে এভাবেই ছড়িয়ে পড়েছে বিষবাষ্প । দূষিত হয়ে গিয়েছে ক্রমশ ! গোটা বিশ্বের মুক্তিকামী গণতান্ত্রিক মানুষের নিঃশ্বাসের আবাসস্থল । সাম্প্রতিক উদাহরণ হিসেবে ইরাকের কথাই ধরা যাক । ইরাকের শাসক সাদ্দাম হোসেন স্বৈরাচারী ছিলেন । ইরাক শিয়া অধ্যুষিত দেশ । তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ । ভোট হলে শিয়ারা ক্ষমতায় থাকবে সারাজীবন । সুন্নী পন্থী সাদ্দাম হোসেন টুঁটি চেপে ধরে ছিলেন । ক্ষমতায় ছিলেন বলপূর্বক । এই সাদ্দাম একসময় ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের । সে সম্পর্কে ফাটল ধরার পরই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের শাসকদের কাছে চোখের বালিতে পরিণত হন । সাদ্দামের দেশ ইরাকে গণবিধ্বংসী পরমাণু অস্ত্র আছে , এমন ধুয়া তুলে যুক্তরাষ্ট্র । তারপর যুদ্ধ বাধায় । সে যুদ্ধ এখনো চলছে । ইরাক এখন ধ্বংসস্তূপ । তারপরও পুঁজিবাদীর দৃষ্টি সেখানে প্রসারিত । নেপথ্য নিয়ন্ত্রণ রাখার মরিয়া প্রচেষ্টা চলছে । অন্যদিকে বিদ্রোহীরা মৌলবাদী লেবাসে হোক আর জঙ্গিবাদী লেবাসে হোক প্রতিদিন চোরাগোপ্তা হামলা করছে । শেষ সময়ে এসে আক্রান্ত হয়েছেন স্বয়ং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ । একজন সাংবাদিক বুশকে জুতো নিক্ষেপ করেছেন । তার নাম মুন্তাজার আল যাইদী । জাইদীর ক্ষোভ ছিল ভীষণ , তিনি স্বজন হারিয়েছেন এই যুদ্ধে । নিজে বন্দি থেকেছেন । ইরাক যুদ্ধে নিহত মানুষের লাশ জাইদীকে ব্যথিত করেছে । তিনি তার ঘৃণার চরম বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছেন । এমন ঘৃণা পুঁজিবাদী দুঃশাসন এবং মৌলবাদী হায়েনা দুটোকেই উসকে দেয় । বুশের মাথার ওপর দিয়ে একজোড়া জুতো উড়ে যাওয়ার পর বুশ সাংবাদিকদের হেসে কি বলেছেন - সেটা দেখুন । বুশ মসকারা করে বলেছেন - ' ইট ওয়াজ এ সাইজ টেন ' ! অর্থাৎ জুতা জোড়া দশনম্বর ছিল । ভাবটা যেন এমন , চৌদ্দ নম্বর জুতা তার মাথার ওপর দিয়ে উড়ে গেলেও তার কিছু যায় আসে না ! এর কারণ কি ? কারণটি হচ্ছে সামন্তবাদ ধরে রাখতে হলে এমন ঘটনাবলী সহজে গ্রহণ করার মানসিকতা থাকতেই হয় ! বুশ জানেন , ইরাক যুদ্ধে চার হাজার দুইশ ' র বেশি মার্কিনী সৈন্য প্রাণ দিয়েছে । পরিসংখ্যানটি সরকারি । বেসরকারিভাবে এর সংখ্যা বেশি হতে পারে । আর কতজন ইরাকি প্রাণ দিয়েছে এর হিসাব শুধু মহাকালই জানে । ইরাকে বর্তমানে শিয়া - সুন্নির মাঝে যে গৃহযুদ্ধ চলছে এর শেষ কোথায় তা স্বয়ং বুশও জানেন না । তবে বুশ এ জন্যই সন্তুষ্ট , তিনি যুদ্ধটি বাধাতে পেরেছেন । যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট মিস কন্ডোলিৎসা রাইস বলেছেন , ইরাকীরা যে তাদের মৌলিক স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে , এই ঘটনা তার প্রমাণ । কি আহাম্মকি মার্কা কথাবার্তা ! ইরাকে কি তাহলে আগে মৌলিক স্বাধীনতা ছিল না ? অবশ্যই ছিল , বরং শিয়া - সুন্নির মাঝে গোত্রগত স্থায়ী সংঘাতের জন্ম দিতে পেরে সে স্বাধীনতায় কেরোসিন ঢেলে দিয়েছে পুঁজিবাদীরা । দোহাই দিয়েছে মৌলবাদের । আর এ সুযোগে কাগুজে বাঘ বিন লাদেনের নামে জোশ পেয়ে মধ্যপ্রাচ্যে গড়ে উঠেছে অনেক আত্মঘাতী স্কোয়াড । এরা নানাভাবে তটস্থ রাখছে গোটা বিশ্বকে । ধরা যাক আলজিরিয়ার কথা । সেখানেও গোত্রীয় সংঘাত বাঁচিয়ে রাখা হচ্ছে এই মৌলবাদী ঝা - াকে বাঁচাবার জন্য । উপমহাদেশে হিন্দু মৌলবাদ , মুসলিম মৌলবাদ - এই দুয়ের চরিত্রই আমরা জানি । মৌলবাদ এভাবেই ব্যবহৃত হচ্ছে জঙ্গি গ্রুপের হাতে , পুঁজিপতি শাসকদের হাতে , মুনাফাখোর বণিকদের হাতে । সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করে মৌলবাদের মাধ্যমে প্রকারান্তরে চলমান সমকালকে ধ্বংস করে দিতে চাইছে এরা । লক্ষ্য করলে দেখা যাবে গোঁড়া মৌলবাদীরা সভ্যতার নান্দনিক বিবর্তনকে স্বীকৃতি দিতে মোটেই রাজি হয় না । আর বুনিয়াদী স্বার্থপর মৌলবাদের পৃষ্ঠপোষকরা সভ্যতা - সংস্কৃতিকে লোক দেখানো স্বীকৃতি দিলেও এটাকে তারা বাণিজ্যকরণের সর্বাত্মক চেষ্টা চালায় । আর বাণিজ্য করতে গেলে তখন প্রগতিবাদ ও মৌলবাদ মিশে একাকার হয়ে যায় । ড . আহমদ শরীফ এই মিশ্রণকে চমৎকার অভিধায় ভূষিত করেছিলেন । তিনি বলতেন , সুবিধাবাদী প্রগতিবাদ ও কট্টর মৌলবাদ মিলে জন্ম নেয় ' প্রলয়বাদ ' । আর এই প্রলয় ধ্বংস করে দেয় মানুষের অগ্রসর হওয়ার সব স্বপ্নমালা । বন্ধ করে দেয় সমাজের উন্নয়নের সব মুক্তপথ । সমকাল সব সময়ই পরিবর্তনকে সূচি করে অগ্রসর হতে চায় আর দানবিক পেশিশক্তী এক ধরনের ত্রাস সৃষ্টি করে বিনষ্ট করতে চায় সামাজিক সম্প্রীতি । বাংলাদেশে যখন ভোটের রাজনীতি শুরু হয় তখন এসব মৌলবাদী গোষ্ঠী একদিকে অপতৎপরতা চালায় , অন্যদিকে ভোটও চায় সাধারণ মানুষের কাছে । ভাবতে অবাক লাগে , এরা অতীতে পাশও করেছে । গিয়ে বসেছে সংসদেও । অথচ ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই জাতীয় সংসদ , এই জাতীয় সংবিধান - মুক্তিকামী সাধারণ মানুষের নিয়ন্ত্রণেই থাকার কথা ছিল । উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানরা শোষণের মানসিকতা ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে বিশ্বে মৌলবাদীকে নানাভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে । এখনও করছে । নিউইয়র্ক , ২০ ডিসেম্বর ॥ ২০০৮ - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - দৈনিক ডেসটিনি । ঢাকা । ৩১ ডিসেম্বর ২০০৮ বুধবার প্রকাশিত
তোমরা যারা নতুন ক্যাম্পাসে ভর্তি হয়েছ তারা কখনো সময় নষ্ট কর না । যখনই সময় পাবে আই ই বি থেকে কিছু কোর্স করে রাখবে । এটা পরবর্তী সময়ে পাস করার পর কাজে লাগবে । আর পাস করার পর পরই কোন কোম্পানিতে ( টেলিকম ) ইন্ট্রারনশিপ এ ঢুকে পরবে , টাকার চিন্তা বাদ দিয়ে ।
কিন্তু সময় থেমে থাকবে না , আমাদেরকেও ঠিক একই ভাবে বিদায় নিতে হবে একদিন । সময়ের নিষ্ঠুরতা মেনে নেয়া ছাড়া আমাদের আর কিইবা করার আছে ।
এত সোজা দুনিয়া হলে ত কথাই ছিলোনা । ওটার মত ৫ টা ফিচার পাবেন কিনা সন্দেহ আছে । কিচ্ছু পাবেন না । খালি কেসিং টা ১০০ তে ১০০ ।
আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছেন মনে হয় বা জানেন না । জিয়া দেশে মদ জুয়া হালাল করার প্রবক্তা ।
প্রথম দিনে শহর ও এর আশপাশের দর্শনীয় জায়গাগুলোতে বেড়ানো যেতে পারে । পরের দিনটি পুরোপুরি রাখুন কাপ্তাই লেক ভ্রমণের জন্য ।
৩ । এমপিথ্রি করার জন্য লেইম এনকোডার ডাউনলোড করুন এখান থেকে । ডাউনলোড করা জিপ ফাইল আনজিপ করুন , ফোল্ডারটি থেকে lame_enc . dll এবং BladeMP3EncDLL . def ফাইল দুটি C : \ Program Files \ Audacity \ Plug - Ins ফোল্ডারে কপি করে দিন ।
দেশব্যাপী চলমান ইউপি নির্বাচন উপলক্ষে রামু - কক্সবাজারে সাংগঠনিক অবস্থা জোরদার করেছে চারদলীয় ঐক্যজোট । নির্বাচনে জোটের প্রার্থীকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রার্থী ঘোষণা করা হচ্ছে । আজ শনিবার দুপুরে রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নেও জোটের একক চেয়ারম্যান প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে । চার দলীয় ঐক্যজোট নের্তৃবৃন্দের উপস্থিতিতে সর্বসম্মতভাবে ঘোষিত একক প্রার্থী হলেন কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মাওলানা মোক্তার আহমদ । শনিবার দুপুর দুইটায় কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন চারদলীয় ঐক্যজোটের উদ্যোগে আয়োজিত সভায় এই প্রার্থীতা ঘোষণা করা হয় । কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মৌলানা মোক্তার আহমদ চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রামু উপজেলা বিএনপির সভাপতি আহমদুল হক চৌধুরী এমএ এবং বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন জামায়াত সভাপতি বাদশা আলম । মতবিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ - সভাপতি দিদারুল আলম সিকদার , সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেম সওদাগর , গর্জনিয়া বাজার কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবু মোহাম্মদ ইসমাইল ( নোমান ) রামু উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক শাহ নূর উদ্দিন বাবু , যুগ্ম - আহবায়ক রেজাউল করিম টিপু , যুবদলের আহবায়ক সরওয়ার কামাল , ছাত্রদল সভাপতি তৌহিদুল ইসলামসহ যুবদল ও ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ ।
তিনি বলেন , বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের আবাসিক ভবন ছায়ানীড়ের পঞ্চম তলায় ডেইজি স্বামী - সন্তানদের নিয়ে ৮ - ১০বছর ধরে বসবাস করছেন । বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে স্বামী স্বপন , ছেলে নাফিজ ( ১০ ) ও কন্যা আদৃ ( ১২ ) যখন ইনস্টিটিউটের ক্যাম্পাসে পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে ছিলেন তখন এক ফাঁকে ডেইজি পঞ্চমতলা ভবনের ছাদে উঠে পড়ে যান এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান । তিনি বেশ কিছুদিন ধরেই মানসিক রোগে ভুগছিলেন এবং ঘুমের ওষুধ খেতেন ।
প্রযুক্তি খুব দ্রুত পরিবর্তনশীল । প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন প্রযুক্তির বাজার আসে এবং অল্প কিছুদিনের মধ্যে তা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে । নতুন প্রযুক্তির আসা যত দ্রুত ঘটে তার অবসানও তত দ্রুত ঘটে । পুরনো ব্যবহৃত প্রযুক্তিপণ্য প্রতিস্থাপিত হয় নতুন প্রযুক্তিপণ্য দিয়ে । পুরনো পরিত্যক্ত ও বাতিল ইলেকট্রনিক পণ্য এবং অন্যান্য ই - ওয়েস্ট তথা ই - বর্জ্য অসচেতনভাবে আবর্জনার সত্মূপ করা হয় আমাদের চারপাশের কোথাও না কোথাও । এতে যে পরিবেশের ওপর প্রতিকূল প্রভাব পড়ছে শুধু তাই নয় বরং স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণও বটে । ই - বর্জ্য পদবাচ্যটি বিশ্বে বহুল পরিচিত । ই - বর্জ্যে পরিণত এসব অ্যাপ্লায়েন্সের মধ্যে রয়েছে ফ্রিজ , মাইক্রোওয়েব থেকে শুরু করে কমপিউটার ও মোবাইল কম্পোনেন্ট পর্যন্ত সব কিছুই । সম্প্রতি জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচী এবং জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে এক রিপোর্ট পেশ করে বলে , আগামী দশ বছরে শুধু ভারতেই ই - বর্জ্যের পরিমাণ ৫০০ শতাংশ বাড়বে । এই ই - বর্জ্যের বিভিন্ন কম্পোনেন্টের মধ্যে মোবাইল ফোন হবে উল্লেখযোগ্য । এ রিপোর্ট অনুযায়ী জানা যায় , যুক্তরাষ্ট্র হলো বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় ই - বর্জ্য সৃষ্টিকারী দেশ । শুধু যুক্তরাষ্ট্র বছরে ৩০ লাখ মেট্রিক টন ই - বর্জ্য সৃষ্টি করে । অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই - বর্জ্য সংগ্রহ ও পুনর্চক্রায়ন সেবা প্রতিষ্ঠান ' ১৮০০ ই - ওয়েস্ট ' - এর মতে , অস্ট্রেলিয়ার গড়পড়তা বাসাবাড়িতে কমপক্ষে ২২ ধরনের ইলেকট্রনিক পণ্য ব্যবহার হয় । এগুলোর আয়ু খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায় শুধু উন্নীত ও নবায়ন করার প্রবণতার ফলে । দেখা গেছে অস্ট্রেলিয়ার মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের সংগ্রহ করা বর্জ্য অন্য যেকোনো বর্জ্যের তুলনায় ই - বর্জ্য তিনগুণ বেশি । ই - বর্জ্য সৃষ্টির ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের পরেই রয়েছে চীনের অবস্থান । চীন বছরে ২৩ লাখ মেট্রিক টন ই - বর্জ্য সৃষ্টি করে । চীন , ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দেশগুলো শুধু স্থানীয়ভাবে ই - বর্জ্যের মাত্রা বাড়িয়ে যাচ্ছে । সেই সাথে সব ই - বর্জ্য নিয়ে কারবারও করছে । এগুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পরিত্যক্ত তথা ডাম্প করা হয়েছে । এসব পরিত্যক্ত ই - বর্জ্য নিয়ে কাজ করতে গেলে কঠোর নিয়মকানুন মেনে চলতে হয় । কেননা এসব ই - বর্জ্য শুধু পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে তা নয় বরং এসব পণ্য স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই ঝুঁকিপূর্ণ । এসব ই - বর্জ্য ধারণ করে বিষাক্ত নানা উপাদান : সীসা , ফসফরাস , পারদ , ক্যাডমিয়াম , গ্যালিয়াম , আর্সেনাইট ইত্যাদি , যা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ । এগুলো ছাড়াও পারদ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর , যা মানুষের স্নায়ু ব্যবস্থাকে দারুণভাবে প্রভাবিত করে । ইলেকটনিক্স , ইলেকট্রিক্যাল কমপিউটার , মোবাইল ইত্যাদির বর্জ্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর । তাই বলে এগুলোর ব্যবহার বন্ধ করে দিতে হবে এমনটি কেউ ভাবছে না । বরং ভাবছে কিভাবে এসব ই - বর্জ্যকে কাজ লাগানো যায় রিসাইকেল বা পুনর্চক্রায়ন করা যায় । ই - বর্জ্য পুনর্চক্রায়ন সাধারণত ই - বর্জ্য খুবই অসচেতনভাবে উন্মুক্ত স্থানে আবর্জনার সত্মূপে ফেলা হয় । আমাদের দেশে ছেঁড়া কাপড় , কাগজ , ভাঙ্গা - পুরনো জিনিসপত্র সংগ্রহকারীরা বিভিন্ন ধরনের ই - বর্জ্য কুড়িয়ে নিয়ে যায় । শুধু তাই নয় , এদের মধ্যে কেউ কেউ ময়লা - আবর্জনার সত্মূপ থেকে সংগ্রহ করা বিভিন্ন ই - বর্জ্য উপাদান থেকে মূল্যবান ধাতু যেমন সোনা উদ্ধারের জন্য শক্তিশালী অ্যাসিড ব্যবহার করে থাকে খুবই অসতর্ক ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে । সরকার বা সিটি কর্পোরেশনের অনুমতি ছাড়াই এ ধরনের কাজ সম্পন্ন হয়ে থাকে আমাদের চারপাশে । এ কাজে নিয়োজিত শ্রমিকেরা প্রতিরোধমূলক কোনো হ্যান্ড গ্লাভস বা কোনো মুখোশও ব্যবহার করে না । এ নিয়ে শ্রমজীবীদের হাত ধরেই গড়ে উঠছে নতুন নতুন ছোটখাটো ব্যবসায় । শুধু তাই নয় , এর মাধ্যমে দ্রুতগতিতে অনানুষ্ঠানিকভাবে গড়ে উঠছে অবৈধ শিল্পস্থাপনা , যা কর্মসংস্থানের সাথে সাথে ই - বর্জ্য রিসাইক্লিংয়ে অবদান রাখছে । এগুলো রিসাইক্লিং প্লান্ট পুনর্চক্রায়ন কারখানা হিসেবে বিবেচিত । ই - বর্জ্য রিসাইক্লিং প্লান্টের শ্রমিকেরা নোংরা ও বিপজ্জনক পরিবেশে কাজ করেন , যেখানে তাদের স্বাস্থ্যের নিরাপত্তার কথা পুরোপুরি অগ্রাহ্য করা হয় । এসব শ্রমিক ই - বর্জ্য থেকে মূল্যবান ধাতু বের করে বাকি বস্ত্তগুলো আবার অসতর্কভাবে উন্মুক্ত স্থানে বর্জ্য হিসেবে ফেলে দেয় । ইতোমধ্যে চীন , ভারত , দক্ষিণ আফ্রিকা প্রভৃতি দেশে ই - বর্জ্যকে রিসাইক্লিংয়ের জন্য বিভিন্ন সংগঠন যেমন গড়ে উঠেছে , তেমনি গড়ে উঠেছে ই - বর্জ্য সংগ্রহ করে রিসাইক্লিংয়ের জন্য বিভিন্ন শিল্পস্থাপনা । ভারতসহ বাংলাদেশেও ই - বর্জ্য রিসাইক্লিং কার্যক্রমের ব্যবহার হয় খুবই ঝুঁকিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় , যা পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর । কোনো কোনো রিসাইক্লিংয়ের প্রসেসে ক্ষতিকর অ্যাসিড ব্যবহার করা হয় সার্কিট বোর্ড ভেজানোর জন্য । সার্কিট বোর্ড অ্যাসিডে ডোবানো হয় মূলত সার্কিট বোর্ডের টুকরা অংশ থেকে মূল্যবান ধাতু সংগ্রহ করতে । ধাতু সংগ্রহ করার পর এই পরিত্যক্ত বিষাক্ত অ্যাসিডকে উন্মুক্ত নর্দমায় ফেলা হয় কোনো ধরনের পরীক্ষা - নিরীক্ষা ছাড়াই । এ ধরনের অনিয়ন্ত্রিত কার্যকলাপ সংঘটিত হয় বাংলাদেশের মতো ভারত , চীনসহ অনুন্নত বিশ্বের অনেক দেশে । ঝুঁকিপূর্ণ বর্জ্যের শৃঙ্খলাবদ্ধই হলো রিসাইক্লিংয়ের প্রধান কাজ । আশার কথা , অন্যান্য দেশের মতো আমাদের দেশেও খুব সীমিত আকারে প্রাইভেট এবং পাবলিক সেক্টর ই - বর্জ্যের সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করছে । ই - বর্জ্যের সুব্যবস্থাপনার জন্য সচেতনতা বাড়ানোর কার্যক্রমের সাথে সাথে চাই যৌথ পরিচালনা , সামাজিক দায়বদ্ধতা ও সমন্বিত উদ্যোগ । ভারতের প্রথম এবং একমাত্র এন্ড - টু - এন্ড সমন্বিত ই - বর্জ্য রিসাইক্লিং প্লান্ট হলো ' অ্যাটেরো রিসাইক্লিং ' ( Attero Recycling ) , যা কাজ করে সব ধরনের ই - বর্জ্য নিয়ে । যেখানে সম্পৃক্ত থাকে সব ধরনের বাতিল ও পরিত্যক্ত ইলেকট্রনিক ডিভাইস , যার আয়ু শেষ হয়ে গেছে এমন ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস । এই প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা ই - বর্জ্য সংগ্রহ করে তাদের প্রসেসিং প্লান্ট রুরকীতে ( Roorkee ) নিয়ে আসে , যেখানে ব্যবহারযোগ্য উপাদানের আয়ু সম্প্রসারণ করানো হয় , অন্যান্য সব উপাদনকে রিসাইকেল করা হয় এবং খাঁটি ধাতুকে ব্যবহারোপযোগী করে বিক্রি করা হয় । অ্যাটেরো রিসাইক্লিংয়ের সিওও রোহান গুপ্তা জানান , ই - বর্জ্য থেকে খাঁটি ধাতু বের করে নিয়ে আনার ইউনিক সক্ষমতা তাদের রয়েছে , যা বিশ্বের খুব কম কোম্পানির রয়েছে এ ধরনের কাজের সক্ষমতা । রোহান জানান , এই স্বদেশী স্টেট অব আর্ট টেকনোলজি ডেভেলপমেন্টের জন্য তারা গর্ববোধ করেন । অ্যাটেরো রিসাইক্লিং প্রজেক্টে ঝুঁকিপূর্ণ অংশ অপসারণ করা হয় সতর্কতার সাথে । এরপর সরকারের অনুমোদিত টিএসডিএফ - এ বাকি ঝুঁকিপূর্ণ বর্জ্য ফেলা হয় । এরপর উৎপাদিত খাঁটি ধাতু কপার , আয়রন , অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি আবার বাজারে বিক্রি করা হয় । এক্ষেত্রে অ্যাটেরো রিসাইক্লিংয়ে কঠোরভাবে পরিবেশের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়া হয় । এখানে নিয়মিতভাবে পরিবেশগত অডিট হয় এবং এই প্রতিষ্ঠানটি ISO 14001 এবং OHSAS 18001 সার্টিফায়েড প্রতিষ্ঠান । আমাদের দেশেও কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান ই - বর্জ্য নিয়ে কাজ করছে । এদের বেশিরভাগই কমপিউটার মনিটর সংগ্রহ করে টিভিতে রূপান্তর করে । এছাড়া অন্যান্য কম্পোনেন্ট যথাসম্ভব কাজে লাগানোর চেষ্টা চালানো হয় । এসব প্রতিষ্ঠান ই - বর্জ্যকে যত্রতত্র না ফেলে আলাদা কক্ষে জমা করে রাখে । দুঃখের বিষয় , বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো আমাদের দেশেও ই - বর্জ্য সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতার অভাব প্রচন্ড । সাধারণ মানুষ বেশিরভাগ এখনও মনে করেন ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবহার ঝুঁকিপূর্ণ নয় । এখন লক্ষণীয় , আমাদের দেশের শিক্ষিত সমাজের অনেকেই ইদানীং বুঝতে পারছে ইলেকট্রনিক পণ্য ধারণ করে স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ উপাদান এবং সেগুলো যেখানে - সেখানে ফেলে না দিয়ে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ রিসাইকেল করা উচিত । যদি পরিত্যক্ত ইলেকট্রনিক পণ্য যথাযথ উপায়ে রিসাইকেল করা না হয় , তাহলে আমাদের চারপাশের পরিবেশ দূষিত হতে পারে । পানি দূষিত হতে পারে ভারি ধাতু পারদ , সীসা ইত্যাদি দিয়ে । ই - বর্জ্যকে কখনই উন্মুক্ত মাটিতে ফেলা উচিত নয় এবং তেমনি অন্যান্য গৃহস্থালি বর্জ্য স্ক্র্যাপ ডিলারদের কাছেও দেয়া উচিত নয় , বিশেষ করে যারা অনিয়ন্ত্রিতভাবে ই - বর্জ্য নিয়ে কাজ বা ব্যবসায় করেন । লক্ষণীয় , ই - বর্জ্য সম্পর্কে যারা কিছুটা ধারণা রাখেন , তারাও হয়তো জানেন না মোবাইল ফোনে অতিমূল্যবান ধাতু সোনা , সিলভার ও প্লাডিয়াম ছাড়াও থাকে অন্যান্য ক্ষতিকর বিষাক্ত উপাদান সীসা , জিঙ্ক এবং আর্সেনিক । যখন ফোনসেট উন্মুক্ত ভূমিতে ফেলে দেয়া হয় , তখন তা ভূমি ও পানিকে দূষিত করে । আমাদের অজ্ঞতা ও অসচেতনতার কারণে পরিত্যক্ত ও বাতিল ফোনসেট যেখানে - সেখানে ফেলে দেয়ার হার ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে । এ প্রবণতা বিশ্বব্যাপী পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ । আমরা যা করতে পারি ই - বর্জ্য এক বড় সমস্যা সৃষ্টি করেছে , যা মূলত শুরু হয়েছে আমাদের মাধ্যমেই । সুতরাং আপনার পুরনো পিসি বা মোবাইল ফোন বাতিল করার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন । যদি আপনার পিসি তুলনামূলকভাবে ভালো ও কার্যোপযোগী অবস্থায় থাকে , তাহলে সেই কমপিউটার বা ল্যাপটপকে সম্পূর্ণরূপে বাতিল না করে যাদের দরকার তাদেরকে দান করুন । এ ছাড়া ব্যবহারোপযোগী অথচ বাতিল কমপিউটার সংগ্রহ করে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দিতে পারেন । এ ধরনের কাজ কমপিউটার জগৎ , স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এবং এনজিও - ডিনেট যৌথভাবে করেছে । এক্ষেত্রে ব্যবহারোপযোগী কমপিউটারগুলো সরাসরি গ্রামের বিভিন্ন স্কুলে দান করা হয় । যেসব কমপিউটার নষ্ট অথচ মেরামতযোগ্য সেগুলো মেরামত করা হয়েছে । আর যেগুলো সম্পূর্ণ অচল সেগুলোর বিভিন্ন অংশ সংগ্রহ করে অবশিষ্ট অংশ ঝুঁকিমুক্ত করে বাজারে বিক্রি করা হয় । যেমন বাতিল কমপিউটারের হার্ডড্রাইভ সংগ্রহ করে তা ডাটা ব্যাকআপের জন্য সার্ভার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন । এছাড়া পিসির বিভিন্ন পেরিফেরাল যেমন কীবোর্ড , মাউস , স্পিকার , প্রিন্টার , স্ক্যানার ইত্যাদি যদি মোটামুটি ভালো থাকে তাহলে সেগুলো বিক্রি করে দিতে পারেন । আপনি ইচ্ছে করলে পুরনো ডিজিটাল ক্যামেরা , মোবাইল ফোন , এমপিথ্রি , ডিভিডি প্লেয়ার , টিভি ইত্যাদির পুরনো মার্কেটে বিক্রি করতে পারেন । কমপিউটিং বিশ্বে আধিপত্য বিস্তারকারী এইচপি , নোকিয়া , এইচসিএল , স্যামসাং , সনি এরিকসন , উইপ্রো , ডেল এবং আইবিএম ইতোমধ্যে রিসাইক্লিংয়ের কার্যক্রম হাতে নিয়েছে । এ কোম্পানিগুলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ই - বর্জ্য সংগ্রহ করার জন্য কিছু বুথ খুলেছে । এসব বুথে ব্যবহারকারীরা তাদের বাতিল ইলেকট্রনিক কমপিউটার পণ্য দিয়ে যেতে পারেন । বাংলাদেশেও কোনো কোনো আইসিটি পণ্য ব্যবসায়ে ই - বর্জ্য রিসাইকেলের জন্য অদল - বদল প্রকল্প রয়েছে । অবশ্য এই প্রকল্প শুধু মনিটরের মধ্যে সীমাবদ্ধ । এখানে পুরনো মনিটর সংগ্রহ করে এর পিকচার টিউবকে টিভির পিকচার টিউবে পরিণত করা হয় । বাকি উপাদান থেকে বিভিন্ন অংশ আলাদা আলাদা করে ব্যবহারোপযোগী করে বিক্রি করা হয় । কজ ওয়েব ফিডব্যাক : mahmood_sw @ yahoo . com
দারুন টেনশনে ছিলেন তখন তারা । একদিকে জীবন আর অন্য দিকে অস্ত্র বাঁচানোর চিন্তা । কাছাকাছি আজম খানের পরিচিত একটা গ্রাম ছিল । সেখানের বেশ কিছু ছেলেকে তারা প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন । শেষ পর্যন্ত সেখানে কোনমতে পৌঁছানোর পর আজম খান নিজেই এক হাতে টেনে নৌকা পাড়ে উঠালেন । লোকজন তাকে দেখতে ধরাধরি করে গ্রামে নিয়ে গেল । আজম খানের তখন চৈতন্য লোপ পাওয়ার দশা । " সেই রাতে আমার আর কিছু মনে নাই । পড়ে সকালে উঠে দেখি আমি খড়ের গাদার উপর শুয়ে আছি । আর হাত পা ছিলে গেছে । "
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ এ কি হয়েছে এবং কি হতে পারতো এই নিয়ে যত আলোচনা হয়েছে , তার পরবর্তী ৩৫ বছরের রাজনীতি নিয়ে এর কিয়দংশ আলোচনাও হয়নি । বঙ্গবন্ধু কিভাবে দেশ চালিয়েছেন , তা নিয়ে দেশের একটি বিরাট অংশের অসন্তোষ ছিল । তাদের অসন্তোষটাই বিএনপির রাজনীতির মুল অস্ত্র । সেই অস্ত্রটি সময়ের সাথে সাথে ভোঁতা হয়ে গেছে । ভোটাররা এবার আওয়ামী লিগে ভোট দিয়েছেন ২০০১ - ২০০৬ সালের বিএনপির বিকট দুর্নীতির জবাব দিতে গিয়ে । ১৯৭২ - ১৯৭৫ সালের রাজনীতি এখন academic debate এর বিষয় , বাকশাল এর রাজনীতির তাত্বিক বিশ্লেষন আজকের বাংলাদেশে খুব প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয় না । বঙ্গবন্ধু কলকারখানা জাতীয়করন করে সর্বনাশ করেছিলেন , এমন একটা কথা এখনও শোনা যায় । কলকারখানাগুলোর মালিক ছিল পাকিস্তানিরা , তারা চলে যাবার পর সেগুলো জাতীয়করন না করে আর কি করা যেতো ? যুদ্ধাপরাধীদের ( যাদের নামে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই ) সাধারন ক্ষমার ব্যাপারটিও যুক্তিযুক্তই মনে হয় । গাফফার চৌধুরীর লেখাটা পরে মনে হচ্ছে বাকশালের মধ্যে কিছু ultra romantic concept ছিলো , যেটি মধ্যবিত্ত এবং উঠতি ধনিক শ্রেনীকে খেপিয়ে দিয়েছিল । এদের খেপালে যে চলে না , সেটি সম্ভবত বঙ্গবন্ধু বুঝতে পারেননি ।
ওয়াচডগ , বরাবরের মতই অসাধারন । ইউনুস বিরোধিরা কিন্তু কেউই গ্রামীন ব্যাংকের দুর্নিতিটা আসলে কি তা ব্যক্ত করতে পারছে না ।
খ . ইংরেজী প্রতি ১০০ শব্দ বা তার অংশ বিশেষ ৫ / ০০ টাকা ।
মনিরুল ইসলাম মনিরঃ চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা পরিবার ও পরিকল্পনা বিভাগের উদ্যোগে গতকাল সোমবার উপজেলা কৃষি সমপ্রসারণ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ওই বিভাগের ১০ কর্মকর্তা কর্মচারীর বিদায়ী সংবর্ধনার আয়োজন করা হয় । অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন , উপজেলা পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা আতাম বোরহান উদ্দিন । প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন , মতলব উত্তর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু আলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেন । অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন , ফতেপুর পশ্চিম ইউনিয়নের পরিবার ও পরিকল্পনা পরিদর্শক ওবায়েদ উল্যাহ । বিদায়ী পরিবার ও পরিকল্পনা পরিদর্শক আব্দুল লতিফ , মোঃ আবু মুছা , মোঃ শাহজাহান , জয়নাল আবদীন , নৃপেন্দ্র চন্দ্র দাস , পরিবার ও পরিকল্পনা সহকারী ফৌজিয়া হক , মাফিয়া আক্তার , জোছনা আক্তার , আরোজা বেগম ও এমএলএসএস তোফায়েল আহমেদ । অনুষ্ঠানে বিদায়ীদের সংবর্ধনা ক্রেস্ট প্রদান করা হয় ।
টেকনাফের হ্নীলায় লোকজনের যাতায়াতের জন্য হ্নীলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম আবদুস সালাম . . .
এদিকে বিএনপির দাবির সঙ্গে সমন্বয় রেখে একই সময়ে হরতাল কর্মসূচি দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী । দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন , সংবিধান সংশোধনে সংসদে সংসদীয় বিশেষ কমিটির ৫১ দফা সুপারিশের প্রায় সবগুলোই জাতীয় স্বার্থপরিপন্থী ।
প্রজন্ম ফোরাম » সাহিত্য - সংস্কৃতি » শাহরুখ কি পারবে অস্কার জয় করতে ?
বিঃদ্রঃ বিভিন্ন বিবাহিত ভাইদের কাছে শুনে শুনে অভিজ্ঞ ।
Angry Birds গেমসটা রিলিজ হওয়ার পর থেকে নিয়মিত খেলে আসছে সবাই মজার এ গেমসটি । মূলত আইফোনের জন্য গেমসটি ডেভলপ করা হয় । কিন্তু গেমসটি এতই জনপ্রিয় হয় যে নোকিয়া , গুগল ক্রোম ইত্যাদি এ গেইমসের ভার্সন রিলিজ করেছে । গুগল ক্রোমের ১ নাম্বার featured গেইম হল Angry Birds । পাখিদের ডিম চুরি করে নিয়ে যায় শুকরের দল , এই ডিম উদ্ধারে পাখিরা অভিযান শুরু করে । গুলতি দিয়ে বুদ্ধিমত্তার সাথে একের পর এক শুকরের ডেরা ধ্বংস করে যেতে হয় । অসাধারন একেকটা পাখির একেক … সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ুন »
খাজা নাজিমুদ্দিনের সাথে চুক্তি ১৫ই মার্চ ছাত্ররা বের হয়ে এসে আবার পিকেটিং শুরু করলে সচিবালয়ের কর্মচারী এবং রেলওয়ে ক্লার্করা তাদের সমর্থন করে । এদিকে পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা ( কায়েদে আজম ) মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ্ - র সফরের দিন এগিয়ে আসার কারণে ও মুসলীম লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বিপর্যস্ত খাজা নাজিমুদ্দিন আন্দোলনকারীদের সাথে আলোচনার আহবান জানান । তিনি কমরুদ্দিন আহমেদের কাছে দুই জন প্রতিনিধি পাঠান চুক্তির লক্ষ্যে । কমরুদ্দিন দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে অন্যান্য নেতাদের সাথে কথা বলেন । এরপর তিনি নাজিমুদ্দিনের কাছে গিয়ে চুক্তি সম্পাদনের পূর্বে কারাগারে আটক নেতাদের ( শামসুল হক , শেখ মুজিবুর রহমান , অলি আহাদ প্রমুখ ) সাথে কথা বলতে চান । এরপর তাদের সম্মতিতে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় । এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্র এই ব্যাপারে না জানায় তারা তাদের কর্মসূচী অব্যহত রাখে । যখন ছাত্ররা এই ব্যাপারে জানতে পারে , তখন তারা এটাকে ষড়যন্ত্র মনে করে চুক্তির ব্যাপারে খাজা নাজিমুদ্দিনের কাছে সুস্পষ্ট বক্তব্যের দাবি করেন । কিন্তু খাজা নাজিমুদ্দিন এই ব্যাপারে মুখ খোলেননি ।
ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ( এফবিসিসিআই ) সভাপতি জনাব এ . কে . আজাদ এবং জনাব আবদুর রহিম ওরাজ , বাংলাদেশে . . বিস্তারিত
* আমাদের এই ডাটাবেস এখন পর্যন্ত আমরা দেশের ২২ টি খাতে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা করেছি । যেমন , ব্যাংক , হাসপাতাল , পুলিশ বিভাগ , স্কুল , কলেজ ইত্যাদি ইত্যাদি । ই - গভর্নেস এর পথে এটি একটি বিশাল পদক্ষেপ হয়ে থাকবে । এবং ধীরে ধীরে পুরো বাংলাদেশকে অটোমেশনে আনার জন্য এই ডাটাবেস কাজে লাগানো হবে ।
লেখক বলেছেন : এটা আছে আপা , বাংলা মিউজিক ডট কমের প্রথম যে অ্যালবামটার নাম দিয়েছি ( কফি হাউজের সেই আড্ডাটা ) , ঐ ফোল্ডারে পাবেন । তারপরেও আমি খুঁজে দেখবো অন্য কোথাও পাই কিনা । আপনিও পেলে জানাবেন ।
Azizul haque camden : ইউরোপের সর্ববৃহৎ মসজিদ হচ্ছে ইস্ট লন্ডন মসজিদ যেখান রয়েছে সুবিশাল লন্ডন মুসলিম সেন্টার । যেখানে প্রতিনিয়ত অমুসলিমরা ছুটে আসেন ইসলাম জানা , বুঝা ও গ্রহন করার জন্য ।
বাংলাদেশে গার্মেন্টস শিল্পে ও টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে হলে একজন প্রার্থীকে টেক্সটাইল / গার্মেন্টস বিষয়ে ৪ বছর মেয়াদী স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করতে হয় । প্রাথমিক অবস্থায় অধ্যায়নরত একজন ছাত্র - ছাত্রী যে কোন প্রতিষ্ঠানেই ১০ থেকে ২০হাজার টাকা বেতনে নিজেদেরকে নিয়োজিত করতে সক্ষম হয়ে থাকে । প্রতিষ্ঠানে কাজ করার মাধ্যমে অভিজ্ঞতা অর্জন এবং শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করার পর পরই এক্ষেত্রে তাদের বেতন কাঠামো ১৫ - ২৫ হাজার টাকা হয়ে থাকে । তবে এই টেক্সটাইল শিল্পে প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি অভিজ্ঞতার যথেষ্ট মূল্যায়ন করা হয়ে থাকে । একজন টেক্সটাইল শিক্ষার্থীর বেতন তাদের কর্মের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার উপর নির্ধারিত হবার মাধ্যমে অতিদ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে । বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্পের উন্নয়নে দেশের দক্ষ টেক্সটাইল শিক্ষার্থীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখে চলেছে । দীর্ঘদিন এই শিল্পে নিজের দক্ষতা , মেধা এবং অভিজ্ঞতার কল্যাণে নিয়োজিত টেক্সটাইল শিক্ষার্থীদের বেতন কাঠামো বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে অসম্ভব ভাল । ফলে এই পেশাতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব হয়ে থাকে অতি দ্রুততার সাথে ।
আমি , ছোট ভাইয়া আর বড় ভাইয়া আব্বুকে নিয়ে হৃদরোগ ইন্সটিটিউট হাসপাতালে যাই । একবারো মনে হয়নি ঠিক ৩ দিন পরে আমরা আব্বুর লাশ নিয়ে বাসায় ফেরত আসবো । প্রতিদিনের মতো ঔ দিনও আব্বু খুব স্বাভাবিক ছিল । কলেজ থেকে এসে নামাজ পরে খেতে বসেছিলেন । আম্মুকে বলেছিলেন " খেতে দাও , খুব ক্ষুদা লেগেছে " । আমার বাবার সেই খাওয়া আর শেষ হয়নি । হঠ্যাৎ আব্বু ব্রেইন ষ্ট্রোক করেন ।
লম্বা নীরবতার পর আবার শুরু করছি । বাস্তব এবং ভার্চুয়াল - সব অর্থহীন পথচলা থেকে কিছুদিন নিজেকে সরিয়ে নিজেকে স্হির রেখে চারপাশের ভীষণ দ্রুত ছুটেচলা মানুষগুলোকে দেখার সুযোগ : : অদ্ভুত একটা অনুভূতি - আত্মপরিচয় ভোলা কারও সাথে নিজের খুব বেশি পার্থক্য খুঁজে না পাওয়া ; ছোটখাটো কিছু অস্ত্রচিকিত্সা এবং বড়সড় একটা অভিজ্ঞতা : : হঠাত্ বয়স বেড়ে যাওয়ার অপ্রিয় অনুভব , প্রসঙ্গকাঠামোয় দর্শকের ভূমিকাটা স্থায়ী নয় , নয় কাঙ্খিতও । কাজেই নিজের ভূমিকা রূপায়নের একটা অনিবার্য তাড়া ~
লেখক বলেছেন : কিছু না বললেও আপনার ভালো লাগার স্পর্শ পেলাম । ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩৪৮ বার পঠিত | ৪৮ টি মন্তব্য | রেটিং + ১৬ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহিংস ঘটনার তদন্তে তৎকালীন প্রধান উপদেষ্টা ড . ফখরুদ্দীন আহমদ এবং সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদকে কমিটির সামনে হাজির হতে বলে আজ চিঠি পাঠাবে সংসদীয় উপকমিটি । শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির উপকমিটির পক্ষ থেকে এ চিঠি পাঠানো হবে । এর আগে ২৭ ফেব্রুয়ারি
প্রজন্ম ফোরাম » দৈনন্দিন » সংবাদ বিশ্লেষন » একটি সংবাদ , জনগণের বন্ধুর ভাষা এবং নির্বাক আমি ।
রমনা থানার ওসি এসএম শিবলী নোমান জানান , মাওলানা ইসহাক নিখোঁজ হওয়ার পরদিন তার ভাই শোয়ায়েব অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অপহরণের মামলা করেন । হত্যার কারণ সম্পর্কে পুলিশ এখনও কিছুই জানে না বলে ওসি জানান । আমাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রতিনিধি জানান , হাফেজ ইসহাকের লাশ উদ্ধার হওয়ার পর প্রায় ৪০ ঘণ্টা ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে অজ্ঞাতনামা বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে পড়েছিল । গতকাল দুপুরে তার ভাই লাশ শনাক্ত করেন । শেরেবাংলানগর থানার ওসি রিয়াজ হোসেন জানান , মর্গে রাখা লাশ দেখে তার আত্মীয়স্বজন মাওলানা ইসহাককে শনাক্ত করেন । কি কারণে এবং কারা হাফেজ ইসহাককে নির্মমভাবে হত্যা করেছে তা উদ্ঘাটন করতে তদন্ত শুরু হয়েছে । এ ব্যাপারে থানায় খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে
ঢাকা , ২৯ জুন : যুক্তরাজ্যে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে এখন অন্য যেকোনো গ্রুপের তুলনায় পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তিদের আনাগোনা বেশি । দিনে দিনে তাদের সংখ্যা বাড়ছে । গবেষণা প্রতিষ্ঠান নিয়েলসেন এ তথ্য জানি য়েছে ।
এই প্রতিনিধিদলের অন্যতম সদস্য ছিলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হামিদুল হক চৌধুরী । পরস্পরবিরোধী দলগুলোর মধ্যে মতৈক্য সৃষ্টির জন্য একজন মুরুব্বী স্থানীয় নিরপেক্ষ ব্যক্তির প্রয়োজন ছিল , হামিদুল হক চৌধুরী সেই দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসেন ।
http : / / www . banglagallery . com / - এ ওয়েবসাইটটিতে রয়েছে ইতিহাস নিয়ে এক বিশাল আয়োজন । বাংলা সৃষ্টির সম্পূর্ণ ইতিহাস । আছে খ্রিস্টপূর্ব ১২০২ হতে ব্রিটিশরাজের শাসন , পাক - ভারত সৃষ্টির ইতিহাস , বাংলা ভাষার দাবিতে আন্দোলনরত একুশে ফেব্রুয়ারির বর্ণনা , ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান , একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস , বাংলাদেশের জন্মকথা , একাত্তর পরবর্তী স্বাধীন দেশের শাসন ব্যবস্থা , ১৯৭৫ - এর আগস্টের কথা ।
খেলাটি ছিল দিন - রাতের । কিন্তু ফ্লাড লাইটে সমস্যা থাকায় খেলা শুরু করা হয় সকাল ৯টায় ।
শুনেছিলাম দেশনেত্রী , প্রধানমন্ত্রী , দেশদরদী জনদরদী । দেশের প্রধানমন্ত্রী হলে তিনি যেমন বাবা - মা , ভাই - বোন ও আত্মীয় - স্বজনদের হারিয়ে ইয়াতীম হয়ে যাওয়ার যন্ত্রণা ঘুচাতে বাবাকে হত্যাকারীদের বিচার করে প্রতিশোধ নিবেন . . . »
জেনারেশন৭৫ বলেছেন : আমার আমি বলেছেন : এই লোক বিয়ে করার জন্য খেপেছেন ঠিক আছে তাই বলে এত ঘ্যান ঘ্যান কেন ? ঘরে বাপ ভাই নাই ?
মোহাম্মদ ইমরান ১৯৭১ সালে পানগাছিয়া স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন । পাক হানাদার বাহিনী তার স্কুলে ক্যাম্প করায় তিনি নিজেকে গেরিলা যোদ্ধা হিসেবে ঘোষনা করেন । পরে তিনি স্কুলে গিয়ে হানাদার বাহিনীর উপর গ্রেনেড হামলা করেন এবং ফিরে আসেন । ইন্টারনেটে ঘুরতে ঘুরতে হঠাত করেই পেয়ে গেলাম ছবিটা । সাথে ছিল আরো কিছু দূর্লভ ছবি । ছবিগুলো আপনাদের জন্য তুলে দিলাম । ছবিগুলোর মূল সূত্র অজানা । আমি যেখান থেকে পেয়েছি তার লিংক পাবেন একদম নিচে । আর ধন্যবাদ জানাই মৌ ' কে ছবিগুলো সংগ্রহ করার জন্য । ছবি পরিচিতি - ১ . কিশোর যোদ্ধা ২ . কোলকাতায় বাংলাদেশী উদ্বাস্তু ৩ . গণহত্যা ১৯৭১ ৪ . মুসলমানিত্ব পরীক্ষা ৫ . পাক হানাদার ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার - আলবদর বাহিনীর যুদ্ধাপরাধের নমুনা । তাদের হাতে ধর্ষিত ও নিহত এক নারী ৬ . ডাঃ ফজলে রাব্বির মৃতদেহ ৭ . মুক্তিবাহিনীর হাতে ধৃত এক রাজাকার ৮ . ঢাকায় ভারতীয় সৈন্য ৯ . রায়েরবাজার বধ্যভূমি ১০ . কুষ্টিয়ায় পরাজয়ের পর পাবনা পালানোর পথে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের উপর পাক বাহিনীর ফেলে যাওয়া ট্যাংক ১১ . গণহত্যা ১৯৭১ ১২ . যুদ্ধের ময়দানে নিহত এক বীর মুক্তিযোদ্ধা ১৩ . মোহাম্মদ ইমরান ঁ মৌ এর লিংক
" লুনের ছবি ( লবণ পুত্তলিকা ) সমুদ্র মাপতে গিছল । ( সকলের হাস্য ) কত গভীর জল তাই খপর দেবে । খপর দেওয়া আর হল না । যাই নামা অমনি গলে যাওয়া । কে আর খপর দিবেক ? "
মালয়েশিয়ায় তৈরী হালাল প্রসাধনীর চাহিদা বিশ্বজুড়ে মালয়েশিয়ায় তৈরী হালাল প্রসাধনী সারা বিশ্বের মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে । সেই সঙ্গে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান উপার্জন করছে বছরে কোটি কোটি টাকা । ইসলামের দৃষ্টিতে বিশুদ্ধ ও নিষ্পাপ জিনিসের সাহায্যে যেসব প্রসাধনী তৈরী হয়ে থাকে তাকে বলা হয় হালাল প্রসাধনী । মালয়েশিয়ার ফামিজা যুলকিফলি নামের এক মহিলা একদিন তার শিশুকে গোসল করাতে গিয়ে লক্ষ্য করেন , শিশুকে গোসল করানোর জন্য সত্যিকার অর্থে বিশুদ্ধ কোনও সাবান বাজারে নেই । বাজারে যেসব সাবান পাওয়া যায় , তা কোনও হালাল দ্রব্য থেকে তৈরী হচ্ছে না । বাজারে সাবান আছে , তবে তা তৈরী হয় হারাম পশুর চর্বি ও মদ দিয়ে । এসব উপাদান কোনও মুসলমান ব্যবহার করতে পারে না । কারণ আল্লাহ পবিত্র কুরআনে হারাম ও হালালের পার্থক্য যেমন বুঝিয়েছেন , তেমনই হারাম বা অপবিত্র জিনিস ব্যবহারের মধ্যে যে ইহলৌকিক ও পারলৌকিক ক্ষতি হয় তাও জানানো হয়েছে ।
কিন্তু ইসলামী সংস্কৃতি তার আপন মহিমায় ভাস্বর । এ সংস্কৃতির অনন্য বৈশিষ্ট্যগুলোই তাকে এ স্বাতন্ত্র্য মর্যাদা দান করেছে । ইসলামী সংস্কৃতিতে বেহায়পনা ও নিলর্জ্জতার কোন স্থান নেই । এতে লজ্জা - শরমকে ঈমানের অঙ্গ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে । তাকওয়া বা আল্লাহ ভীতিকে সম্মানের মানদন্ড নিরুপণ করা হয়েছে । এ সংস্কৃতির লক্ষ্য হচ্ছে মানুষকে পরিচ্ছন্ন , সুস্থ , মার্জিত , ভদ্র এবং আদর্শবান ও সুরুচিসম্পন্ন চরিত্রবান রূপে গড়ে তোলা । যাতে মানুষ আল্লাহর একনিষ্ঠ বান্দাহ হিসেবে তার খিলাফতের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে সক্ষম হয় । শুধু চিত্ত বিনোদনই ইসলামী সাংস্কৃতির লক্ষ্য নয় । আবার একে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষাও করা হয়নি , বরং যে সব চিত্ত বিনোদনে শরীআতের সীমা লংঘিত হয় এবং যা মহান আল্লাহর অসন্তুষ্টির কারণ হয় , তাই ইসলামে নিষিদ্ধ ।
নিজস্ব প্রতিবেদক : চট্টগ্রামে হরতালের সমর্থনে ইসলামী আন্দোলনকে মিছিল করতে দেয় নি পুলিশ । বাধা পেয়ে হরতাল সমর্থকরা নগরীর সিরাজউদ্দৌলা রোডে একটি বাস ভাংচুর করেছে । গতকাল শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে । হরতালের সমর্থনে ইসলামী দলগুলোর মিছিল - সমাবেশকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টির আশংকায় সকাল থেকেই নগরীর আন্দরকিল্লা এলাকায় শাহী জামে মসজিদের আশপাশে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয় ।
ভস্ম হই , মৃত্যুর চুমু আমার কপোল ছুঁয়ে যায় . . . বেঁচে উঠি আবার ; নতুন দিনের আশায় । জেগে উঠি আবার ; নতুন স্বপ্নের সন্ধানে ।
সব শুনে মিস্ত্রী খানিকণ চুপ করে রইল , তারপর হঠাৎ হো হো করে হেসে উঠলো ।
অনেকেই আমাকে স্বপ্ন দেখায় বাস্তবতার । আমি তাদের কাছে অনুমতি চাই বাস্তবতাকে ছুয়ে দেখার । অনেকেই এরিয়ে যায় । যারা পাশে থাকে , তাদের ছুয়েই আমি স্বাধ পাই বাস্তবতার
হবিগঞ্জ , ৭ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সিলেট - আখাউড়া রেল সেকশনের বিকল হয়ে যাওয়া ট্রেন উদ্ধারের পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে । চট্টগ্রাম থেকে সিলেটগামী জালালাবাদ . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
আগামী ৪ আগস্ট চারটি সিটি করপোরেশন ও নয়টি পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে । এ নির্বাচনের একটি বৈশিষ্ট্য হলো , এতে প্রার্থীদের নিজেদের এবং তাঁদের ওপর নির্ভরশীলদের সম্পর্কে কিছু ব্যক্তিগত ও আর্থিক তথ্য হলফনামা আকারে পেশ করতে হয়েছে । এসব তথ্য দেওয়ার উদ্দেশ্য ভোটারদের ক্ষমতায়িত করা , যাতে তারা জেনে - শুনে - বুঝে সঠিক প্রার্থীর পক্ষে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে । এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টা এবং আমরা মনে করি , এ ধরনের উদ্যোগের ওপরই বহুলাংশে নির্ভর করবে আগামী দিনের বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বের গুণগত মান ও বহু কাঙ্ক্ষিত সুশাসন ।
সেটা ১৯৩০ সালের কথা : বিশ্বব্যাপী ফ্যাসিবাদী উত্থানের প্রতিবাদে ম্যাডিসন স্কোয়ার গার্ডেনে ২০ , ০০০ লোক জমায়েত হয়েছে । উপরের সারিতে সমবেত তরুণদের মধ্যে আমিও ছিলাম । সেই বিকালে অনেক বক্তৃতা হলো , প্রধানত শ্বেতাঙ্গরাই বক্তৃতা করলেন । অনেকে কালো মানুষ মাইক্রোফোনের সামনে এসে দাঁড়ালেন । ' শুভ সন্ধ্যা , বন্ধুগণ ' সেই কণ্ঠ এত নীচু , গম্ভীর এবং অনুনাদী ছিল যে মনে হচ্ছিল তা যেন সমগ্র বিশ্বের মানবতাকে প্রতিনিধিত্ব করছে । পুরো সমাবেশ একসাথে . . .
মুক্তিযোদ্ধার ভাগনে বলেছেন : আমি অনেক দিন থেকে ব্লগে এই জেলার সরল সোজা ও সুন্দর মনের মানুষকে খঁজে আসছিলাম । কারণ এই জেলার মানুষগুলোকে আমি ভিষণ ভালবাসী । ব্লগে অনেকের সাথে পরিচয় হয়েছিল তারা বিভিন্ন জেলার অধিবাসী । আল্লাহর রহমতে আজ তা পেয়ে গেলাম । নবাগত ভাই ! আশা করি ব্লগে আপনার সঙ্গ পাবো ইনশা - আল্লাহ । না কী বলেন ভাই ? ব্লগে আপনাকে স্বাগতম । সাথে কিছু তাজা
আমরা এখানে উদ্ভিদের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জেনে নিব । এ পৃথিবীতে উদ্ভিদের অপরিসীম প্রয়োজনীয়তা রয়েছে । উদ্ভিদ থেকে আমরা যেমন পেয়ে থাকি খাদ্য তেমনি জীবন ধারনের জন্য পেয়ে থাকি অক্সিজেন যা আমাদের শ্বাস - প্রশ্বাসের জন্য একান্ত অপরিহার্য । এছাড়া অন্যান্য প্রয়োজনীয়তা তো রয়েছে ।
একটি জনপ্রিয় বাংলা ব্লগে এক লেখকের প্রথম বই প্রকাশের বেক্কল মুহূর্ত নামে একটি লেখা পড়বার পর থেকেই ভাবছিলাম আমারো এ কিছু লেখা দরকার । সত্যি বলতে কি এক ধরনের ঈর্ষাই হচ্ছিল তার ব্যাক্কল হওয়ার বর্ণনা পড়ে । ভাবছিলাম - তাও তো ভাইজান ' ব্যাক্কল হওনের ' সুযোগটুকু পাইছিলেন । আমাদের মত বিদেশ - বিভূইয়ে পড়ে থাকলে বইমেলার স্টলে ' মোড়ক উন্মোচনের ' পর শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ার অনুভূতি কিংবা বুকের ভেতরটা ফাঁকা ফাঁকা লাগার স্বাদ আর পাওয়া হত না । ১৯৯৮ সাল থেকেই পড়ে রয়েছি দেশের বাইরে । এর মধ্যে বেশ ক ' বারই দেশে যাওয়া হয়েছে বটে , কিন্তু কোন বারই বইমেলার সময়টাতে নয় । শালার - ফেব্রুয়ারী মাস আসলেই কোত্থেকে যেন অফিসের সব ঝুট ঝামেলা এসে এমনভাবে কাঁধে ভর করে নাওয়া খাওয়া তখন শিকোয় উঠে । আটটা - পাঁচটা অফিস করতে করতেই শরীরের সমস্ত রস কর্পুরের মত উড়ে যায় । বইমেলার খবর নেওয়া হয় তখন অফিসের কাজ - কাম সামলিয়ে বিরস বদনে পত্র - পত্রিকা পড়ে - দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতই আর কি ! এর মধ্যে সচলায়তনে দেখলাম শুধু মাহবুব লীলেন নন , অমিত আহমেদ , তীরন্দাজ সহ অনেকেই তাদের প্রকাশিত বইয়ের কথা জানিয়েছেন । ভাবছি , ভয়ে ভয়ে আমার বইগুলোর কথাও পাঠকদের জানিয়ে যাই এবারে । যদিও আমার দৃঢ় ধারণা , ভালবাসা দিবসের এই সরস দিনে আমার নিরস লেখা সমৃদ্ধ বইগুলো নিয়ে আলোচনা অনেককেই নিরাশ করে দেবে ।
এই পোস্টটা নারীদের " উপর " লেখা না ! আপনার মতো পুরুষদের " পশ্চাদ্দেশ " এ লেখা ! এনিওয়ে - আপনার নতুন নিকটা ভালো হইছে . . . একটা ফিমেল নিক নিতে পারতেন - মার্কেট জমতো ! চাইলেই কেউ " ব্যাটা ফাযিল " বলে গালাগাল করতে পারতো না . . . নর্মালি তো , এজাতীয় বেশকিছু সুবিধা নিতে দেখা যায় আপনাদের . . . !
ক . সমাজসেবা কার্যালয় কর্তৃক প্রদেয় হাসপাতাল সেবা কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে - ১ . বিনা বা হ্রাসকৃত মূল্যে ওষুধ সরবরাহ ; ২ . বিনা বা হ্রাসকৃত মূল্যে রক্ত সরবরাহ ; ৩ . বিনা বা হ্রাসকৃত মূল্যে পথ্যাদি সরবরাহ ; ৪ . বিনা বা হ্রাসকৃত মূল্যে পরীক্ষা - নিরীক্ষা ; ৫ . বিনা বা হ্রাসকৃত মূল্যে বস্ত্র সরবরাহ ; ৬ . বিনা বা হ্রাসকৃত মূল্যে চিকিত্সা সামগ্রী সরবরাহ এবং ৭ . যাতায়াত ভাড়া প্রদান ।
আদালতে রিটকারীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ । সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে ছিলেন ব্যরিস্টার তোফায়েলুর রহমান ।
দ্বিতীয বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈনিক সংকট দেখা দিলে কতৃপক্ষ নিয়ম করে দেয় প্রতি পরিবার থেকে একজন তরুণকে যুদ্ধে অংশ নিতে হবে ।
অর্থাৎ ; - আর যদি তালাক দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তবে , আল্লাহ সর্বশ্রোতা , সর্বজ্ঞ ।
আমার যত দূর মনে পরে আমার এক বান্ধবীর ভর্তি পরীক্ষার সময় আমি এআইউবি এর সামনে দাড়িয়েছিলাম ! পরে ও গল্প বলে আমাদের ইউনিভার্সিটি তে মেয়েরা ইংলিশ এ ভর্তি হয় বলে সাকিব - আল - হাসান এর সাথে প্রেম করার জন্যে ! এক্সাম এর সময় বলে ক্লাস এর মেয়েরা এটা নিয়ে অনেক বলাবলি করছিল ! আমি তখন জানতামই না এই গুনধর ব্যক্তিটি আমাদের ইউনিভার্সিটি তে পরে ! একদিন হটাত করে ক্যাম্পাস ৪ এ সিড়িতে উনার সাথে ধাক্কা খেলাম । তাকিয়ে দেখি সাকিব আল হাসান . . . আমি কিছুক্ষন থ হয়ে দাড়িয়ে দেখলাম তারপর পাশের ভাইকে জিজ্ঞেস করলাম " ভাই এটা সাকিব আল হাসান না ? ? ? টিভিতে তো কালো দেখায় . . . বাস্তবে তো ফর্সাই আছে "
গঙ্গা পার হলেই রসিকরা অনুভব করেন , রসগোল্লার জাত বদল হল । গঙ্গা - পার চন্দননগরের এবং নাটোরের কাঁচাগোল্লার কথা ভেবে বিভ্রান্ত হবার অবকাশ নেই । কারণ ও গোল্লা রসের নয় , সন্দেশের । সেজন্যেই আমার এ - লেখাটার শিরোনাম রসগোল্লার সন্দেশবিজয় । কাঁচাগোল্লা - যে সন্দেশ হিসেবেও জাতের নয় , তার প্রমাণ এ সন্দেশ দ্রুত খাওয়া যায় ; এবং পানির সাহায্য ছাড়াই । কারণ এ - সন্দেশে রসগোল্লার চারিত্র্য বর্তেছে বলেই এর নামও বদলে কাঁচাসন্দেশ - এর স্থলে হয়েছে কাঁচাগোল্লা ।
নীলফামারী , ২৯ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার ৪ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে ৩টিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী এবং একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন । আজ বুধবার ভোটগ্রহণ ও গণনা শেষে এ বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয় । জানা গেছে , ১নং কামারপুকুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মো . জিকো আহমেদ ( আ ' লীগ সমর্থিত ) , ২নং কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নে মো . এনামূল হক চৌধুরী ( আ ' লীগ সমর্থিত ) , বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নে ডা . মো . শাহাজাদা ( আ ' লীগ সমর্থিত ) , খাতামধুপুর ইউনিয়নে মো . জুয়েল চৌধুরী ( স্বতন্ত্র ) বেসরকারভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ।
আইসিসির প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত দীপনের এই ই - মেইল বার্তাটি যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে তদন্তও চালান । আইসিসি সেই তদন্তে ইএসপিএন - স্টার স্পোর্টসের সেই অনুষ্ঠানটির ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে সিঁধুর বিরুদ্ধে বর্ণবাদী কথাবার্তার সুস্পষ্ট প্রমাণ পেয়েছে । এর ভিত্তিতে ইএসপিএন স্টার স্পোর্টসকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে বলে হারুন লরগাত দীপনকে মেইল করে জানান । লরগাত এই মেইলটি একই সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি আহম মোস্তফা কামাল ও আইসিসির মহা - ব্যবস্থাপক ডেভিড রিচার্ডসন বরাবরও পাঠিয়েছেন ।
আর এই আড্ডাটা যদি হয় বন্ধুদের একটি বিশেষ দিনে , তাহলে কোনো কথাই নেই । ১ আগস্ট বিশ্ব বন্ধু দিবস । প্রতিবছর আগস্ট মাসের প্রথম রোববার আন্তর্জাতিকভাবে বন্ধু দিবস পালিত হয় । এ বছর দিনটি পালিত হচ্ছে ১ আগস্ট । এই দিনে মানুষ বন্ধুদের সঙ্গে অন্তরঙ্গ সময় কাটায় । পরস্পরকে ফুল , কার্ড , হাতের ব্যান্ড প্রভৃতি উপহার দেওয়া বন্ধু দিবসের রীতি । বন্ধুত্বের ইতিহাস প্রায় মানব সভ্যতারই সমান বয়সী । যুগ - যুগ ধরে চলে আসা এই অপূর্ব সম্পর্কটিকে আনুষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্যই মূলত বন্ধু দিবসের জন্ম । এ দিনে সব বন্ধু মিলে কথার ফুলঝুরি নিয়ে কথার পসরা সাজিয়ে বসবে সবাই । কে কার মুখ থেকে কথা কেড়ে নিয়ে নিজের কথাটি আগে বলতে পারবে - এ নিয়েই যেন প্রতিযোগিতার শেষ হবে না তাদের
আরেকটা বিষয় লক্ষণীয় , একটি সম্রাজ্যের অর্ধেক রাজত্ব আর সম্রাটের মেয়েকে বিয়ে করার অফার কিন্তু মোটেও কোন মামুলী অফার নয় ! কিন্তু আব্দুল্লাহ বিন হুজাফা ( রা ) এর নিকট এগুলোর কোনটিই কোন গুরুত্ব ছিল না কারণ , ঈমানের মূল্য যে আর কোন কিছুর সাথে তুলনীয় নয় ! আমাদের জন্যে শিক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে , বর্তমান জামানায় নাম মাত্র সম্পদ কিংবা টাকার জন্যে নিজের দ্বীন , ঈমানকে বিকিয়ে দেওয়া কোন ব্যাপারই না । অর্থকরির লোভে অনৈতিক কাজে লিপ্ত হওয়া , সুদ - ঘুষ , অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ কেড়ে নেওয়া । অর্থের লোভে মানুষকে ভুলভাবে ইসলাম শিক্ষা দেওয়া ইত্যকার এখন স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে । আল্লাহ তাআলা আমাদের প্রকৃত ঈমানের স্বাদ গ্রহণ করার তৌফিক দান করুন , আমীন ।
১২ ৷ চেয়ারম্যান , ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং অন্যান্য পরিচালকগণ প্রবিধান দ্বারা বা বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকের দায়িত্ব পালন ও কর্তব্য সম্পাদন করিবেন ৷
( খ ) বিচারক সন্তুষ্ট হন যে অভিযুক্ত ব্যক্তি বিচারে দোষী সাব্যস্ত নাও হইতে পারেন মর্মে বিশ্বাস করিবার যুক্তিসঙ্গত কারণ রহিয়াছে এবং তিনি অনুরূপ সন্তুষ্টির কারণসমূহ লিখিতভাবে লিপিবদ্ধ করেন ।
বহুদিন দেখেছে সে , দেখে শুনে মেটে কি এ - সাধ ? বহুদিন দেখে - দেখে হয়ে গেল মরমী সাধক ।
দেশপ্রেম এর মানদন্ড কী ? কোন কোন কাজের জন্য একজন ব্যক্তিকে দেশ প্রেমিক বলা যায় ? একজন ব্যক্তি অনন্তকাল ব্যাপী দেশপ্রেমিক থাকতে পারেন কিনা ? এসবো আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে । নিরপেক্ষতা কী ? নিরপেক্ষ হতে গিয়ে একটি জ্বলন্ত প্রশ্নকে কী কবর দিতে হবে ? এজন সন্দেহভাজন অপরাধীর অপরাধকে কী বিস্মৃত হতে দেয়া ঠিক হবে ? নাকি নিরপেক্ষতার খাতিরেই সব ঘটনাকে সব দিক থেকে বিচার করতে হবে ? পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী চিহ্ন হলো এটা - ? আর পৃথিবীর সবচেয়ে সাহসের কাজ হলো জবাবের মাধ্যমে ঐ চিহ্নকে মুছে ফেলা ।
প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য্য নির্বাচনে " সুন্দরবন " এখনও ১নং অবস্থানে আছে । গতকালের ফলাফল অনুসারে ভিয়েতনামের " হা লং বে " ২য় স্থান থেকে ৩য় সাথানে নেমে গেছে এবং ৩য় স্থানে থাকা দক্ষিণ কোরিয়ার " জিজু আইল্যান্ড " ২নং - এ উঠে এসে বর্তমানে " সুন্দরবনের ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছে । সুতরাং আসুন আমরা সবাই মিলে সুন্দরবনকে ভোট দিয়ে ১নং স্থানে ধরে রাখি । আজকের অবস্থান দেখুন এই লিংকে = > http : / / www . new7wonders . com / voting - trends
ইহুদীগন যেমন , হজরত মূসা আঃ এর কাছে , নবী হওয়ার প্রমান স্বরূপ বার বার মোজেজা ( অলৌকিক ঘটনা ) দাবী করত , মুশরীকরাও তেমনই রসুল সঃ কাছে বিভিন্ন প্রকার মোজেজার আব্দার করতে থাকে । আগের আয়াতে আল্লাহ তার ব্যাপারে বলেছেন । পরের আয়াতে তারই পুনরাবৃত্তি হচ্ছে ।
র আগে ফোল্ডারকে ড্রাইভ হিসেবে ব্যবহারের উপর একটি পোস্ট ছিল । সেটি ছিল মূলত ব্যাচ ফাইলের সাহায্যে ফোল্ডারকে ড্রাইভ হিসেবে ব্যবহার করা । আমার পোস্টটি ঠিক সেই রকম , তবে কিছুটা ভিন্ন এবং সহজতর । কারণ এতে আপনাকে কোন ব্যাচ ফাইল তৈরি করতে হবে না । একটি সফটওয়্যার দিয়েই সহজে এবং কম সময়ে আপনি আপনার . . .
ভোট দিয়েছেন ৩ জন | পোস্টটি ৩ জনের ভাল লেগেছে | ০ জনের ভাল লাগেনি
বৈতার স্নেহাশীষ দাস । ওর বৌটার সেদিন ' সাধ ' । ভজালি দিয়ে গলাটা কেটে আনন্দে চীৎকার করেছিল ওরা । পাগল বৌটার একমাস বাদে একটা মেয়ে হয়েছিল ।
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন : অই হালার পো প্রমান দে । মেহাজ খারাপ করাস । দেশে এই সরকারের আমলে যদি এক্টা ভালো মন্ত্রী থাইক্কা থাকে তাইলে ওইটা আর দিলীপ বরুয়া আছে । তোরা গাল্লাইতে ইচ্ছা করতেছে । তোগর মিলন তো নিজে নকল কইরা পাস করছে । চোরের পো । আর ভালা লোকরে নিয়া কুৎসা রটাস ক্যান । মডারেরটর এই পোস্ট টা সরান নাইলে আমি ব্লগে আগুন লাগায়া দিমু । মেজাজ পুরা গরম । পাবলিক পরীক্ষায় ৭২ স্টাইলে নকল উৎসব এই লাইনটার প্রমান চাই । আ , লীগের নেতারা পরীক্ষা হলে ঢুকে ভাল ছাত্রদের বাধ্য করেছেন সব উত্তর অন্যদের দেখাতে প্রমান চাই । জাতীয় ভার্সিটি না । পাবলিক পরিক্ষায় । ধর্ষনবান্ধব সরকার যখন নিজেদের নারীবান্ধব বলে দাবী করে তখন কষ্ট হয় প্রমান চাই । মহাজোট সরকারের ২ বছরে সবচেয়ে ব্যর্থ শিক্ষাখাত আমি ক্ষতিয়ান দেখতে চাই ।
১৭১৯সাল ইংরেজ ঔপন্যাসিক ড্যানিয়েল ডিফো রচিত বিখ্যাত গন্থ ' রবিনসন ক্রুসো ' প্রকাশিত হয় ।
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ছাত্রলীগের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন , তোমাদের জন্য আমরা কোনো সম্পদ রেখে যেতে পারব না । তোমরা আমাদের কাছ থেকে কোনো ধন - সম্পদ আশা করো না । তোমাদের একটাই সম্পদ দিয়ে যাব তা হলো - শিক্ষা । এটা কেউ কেড়ে নিতে পারবে না । নবনির্বাচিত ছাত্রলীগের সভাপতি এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম আজ মঙ্গলবার বিকেলে গণভবনে শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন । প্রধানমন্ত্রী বলেন , সংযমই আসল । সংযম না থাকলে বিপথে চলে যেতে হয় । অনেক বড় নেতাই অর্থের কাছে বিক্রি হয়ে গেছে । ছাত্রলীগের প্রতিটি সদস্যকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে । দেশ পরিচালনায় মেধাবী ছাত্রের প্রয়োজন আছে । তিনি বলেন , বঙ্গবন্ধু বলতেন - ' সোনার বাংলা গড়তে , সোনার ছেলে চাই । ' তোমাদের নিজেদের সোনার ছেলে হিসেবে গড়ে তুলতে হবে । কারণ , আগামীতে তোমরাই সমাজের নেতৃত্ব দেবে । প্রধানমন্ত্রী ছাত্রলীগের নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানান । প্রসঙ্গত , ভোটাভুটির মাধ্যমে গতকাল সোমবার রাত দেড়টার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয় । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / জেডআর / এআইকে / ২২ . ৪৯ঘ . )
কলিযুগকে যুগের আবর্তন কালের চারটি মূল ডেভলপমেন্টাল স্টেজের একটি বলে বিবেচনা করা হয় । " ব্রাক্ষ্ম্য ভবিষ্যপুরানা " উল্লেখ থাকে যে , কৃষ্ণ গঙ্গাকে ভবিষ্যৎবাণী বলেছিলেন , স্বর্ণ যুগ আসবে , এবং তার শুরু হবে কলিযুগের শুরুর ৫ , ০০০ বছর পর এবং এটার স্থায়িত্ব কাল হবে মাত্র ১০ , ০০০ বছর ।
আপনার নাম আমি শুনেছি এইটা হান্ড্রেডে হান্ড্রেড পার্সেন্ট শিওর । আপনি এখন কই আছেন ভাই ? কি করতেছেন ? ফেসবুকে থাকলে bratto_balok @ yahoo . com এ একটা রিকোয়েস্ট পাঠায়ে দিয়েন ।
কিংবা বলতে পারেন , ৪৬০টাকার বিনিময়ে ২মাস বোনাস সহ ১৪মাস কার্ড ইউজ করতে পারলেন । আমি অবশ্য ডিবিবিএল কে যে বাঁশ দিয়েছি , তাতে ওরা ৪৬০টাকা নিলেও এবছর অন্তত আর মাইন্ড খাই নাই ।
বাবুয়া বলেছেন : অসম্ভব সুন্দর একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ । আমার কাছে স্টবেরী ফলটা দেখতেই ভালো লাগে - খেতে নয় !
বিষয় : আলোচনা , সমালোচনা , সাম্রাজ্যবাদ | ২১ টি মন্তব্য | বাকিটুকু পড়ুন »
অপারেশন সার্চলাইটের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা , পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি কমান্ডো দল এসে তাঁকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেল । আগেই খবর পেয়ে তিনি তাঁর দলের সব নেতাকে সরে যাবার নির্দেশ দিয়ে নিজে বসে রইলেন নিশ্চিত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার জন্যে ।
হিলারি - হাসিনা টেলি - কথার ট্রান্সকৃপ্ট , যাকে সংক্ষেপে বলা যায় হিলারিলিক , সেটা প্রকাশ না করার কারণ হতে পারে এর সত্যতা সম্পর্কে সংশয় । আওয়ামী লীগ সমর্থকরা হিলারিলিক - কে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিতে চেয়েছেন । অন্য দিকে বিএনপি সমর্থকদেরও কেউ কেউ হিলারিলিকের সত্যতা বিষয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন ।
আফগান পাকিস্তান সীমান্তে ৷ জঙ্গি গোষ্ঠী তালেবান হামলা চালিয়েছে ধারণা করা হচ্ছে , লাদেন হত্যার প্রতিশোধ নিতে হামলা শুরু করেছে তারা ৷ পাকিস্তানি তালেবানরা সীমান্ত পেরিয়ে আফগানিস্তানের পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায় ৷ আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে পাক তালেবানের এই হামলায় অন্তত ৩৩ জন পুলিশ সদস্য এবং পাঁচ জন বেসামরিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে ৷ নুরিস্তান প্রদেশের গভর্নর জামালুদ্দিন বদর জানিয়েছেন , তালেবান পুলিশ সংঘর্ষে কমপক্ষে ৪০ জন তালেবান নিহত হয়েছে ৷ নিহত তালেবান সদস্যদের মধ্যে ১২ জন পাকিস্তানি নাগরিক এবং বাকিরা বিদেশি জঙ্গি বলে সরকারি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে ৷ এ ঘটনার পর সীমান্তে নিরাপত্তাব্যবস্থা আরো জোরদার করা হয়েছে ।
কেন মানে ? ? আপনার পোস্ট পড়ে দুঃখ পাওয়ার কথা ছিল নাকি ? ? ?
আমরা সবাই প্রোফাইল পিকচার ব্যবহার করছিনা কেন ? অনেকেই প্রোফাইল পিকচার ছাড়া ব্লগিং করছেন । প্রোফাইল পিকচার একজন ব্লগারের স্বকীয়তা বলেই আমি মনে করি । এর মাধ্যমে তিনি এবং তার নিক সম্পর্কে একটি ধারনা জন্মায় । কিন্তু অনেকেই প্রোফাইল ছবি ছাড়া আছেন দেখছি ব্লগে । আর ব্লগ মডারেটরের উদ্দেশ্যে বলছি অনলাইন ব্লগার লিস্টটা
ধন্যবাদ লিন্কটির জন্য । সচলায়তনে আহমেদ জিয়াউদ্দিন এর লেখাটির আপনার করা অনুবাদ পড়লাম । এখানকার আলোচনায় সুনির্দিষ্টভাবে লেখাটির প্রাসঙ্গিকতা একটু কষ্ট করে উদ্ধৃতি দিয়ে ব্যাখ্যা করলে হয়তো বুঝতে সুবিধে হতো । কিছু প্রশ্নও এসেছে মনে , যা নিয়ে আরও আলোচনার সুযোগ রয়েছে । তার আগে , আপনাকে বিনীত অনুরোধ :
আশাবাদী লিখেছেন : এরচেয়ে যে যেভাবে বুঝে বুঝুক । কথা বলে লাভ কি ?
@ সম্রাট ভাই , আর কত ? সবকিছুরই একটা মাত্রা আছে | সীমালঙ্ঘনকারীদের আল্লাহ স্বয়ং পছন্দ করেন না | ইহলোকেই এদের শাস্তি অনিবার্য | মতামতের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ | ভাল থাকুন |
না , চুক্তি না করাতে তাকে রাখবে না বোর্ড
ফাইলে যা আছে মুছে দিয়ে নিচের মত করে লিখুন ,
অন্যদিকে আগামীকাল মঙ্গলবার দ্বিতীয় টেস্টে নামার আগে দলে খুব বেশি পরিবর্তন আনেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ । ক্রিস গেইল তো নেই আগে থেকেই । ফর্মে না থাকায় বাদ পড়েছেন ব্রেন্ডন ন্যাশ । তবে মিডল অর্ডারে ডাক পেয়েছেন মার্লন স্যামুয়েলস ।
সরকারি গেজেটে প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী , নবম জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গঠিত মহাজোট ২৬২টি আসনে জয়ী হয়েছে , যার মধ্যে আওয়ামী লীগ নিজে ২২৩টি , জাতীয় পার্টি ২৭টি , ওয়ার্কার্স পার্টি ২টি ও জাসদ ৩টি আসন পেয়েছে । বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ৩২টি আসন লাভ করেছে , যার মধ্যে বিএনপির ২৯টি , জামায়াতে ইসলামীর ২টি এবং বিজেপির ১টি আসন অন্তর্ভুক্ত । বাকিগুলোর মধ্যে এলডিপি ১টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৪টি আসনে জয়ী হয়েছেন । স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ।
মজার কথা মনে হলো : ওবামাকে বসানো হয়েছে পাবলিক স্টান্ট হিসেবে , মার্টিন লূথার কিং জুনিয়র - এর অবতার হিসেবে । এখন তারো কি উচিক অবতারের নায়কের মতো বদলে যাওয়া ? অবতার কি এই মেসেজ দিতে চাইছে ? কথাটাকে সিরিয়াসলি নেওয়ার দরকার নেই ।
লেখক বলেছেন : ভাই বিশ্বাস করেন , স্লো হইবো না । আমি দোয়া পইড়া দিসি ।
ধীবর বলেছেন : মনে হয় অধিক শোকে পাথর হয়ে গিয়েছে । তবে ছাই চাপা ক্রোধের বিস্ফোরণ ঘটলে গুস্টি সুদ্ধা পতনের নজির কিন্তু এই বাংলাদেশেই আছে ।
আমার মন বলেছেন : এভাবেয় উনারা আমাদের সোনার দেশের সম্মান বিদেশে নষ্ট করে চলছেন নিয়মিত ।
পোষ্ট করেছেন : ২২ টি মন্তব্য করেছেন : ৭২৪ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৭ মাস ৬ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ১২৭২ বার
অর্থাৎ , খালেদের নামটা পুরোটাই বাদ রাখলেন এই তালিকা থেকে ? ! খুবই ইন্টারেস্টিং ! ! আপনার বইটা পড়তেই হবে ম্যান ! ! !
আনাস বিন নযর রা . বদর - যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারেননি । তাই উহুদ - যুদ্ধে অত্যন্ত বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করেছেন । যুদ্ধের একপর্যায়ে হযরত সাদ ইবনে মুআয রা . - এর সাথে দেখা হলে তাকে বললেন , হে সাদ ! আমি উহুদের ঐ প্রান্ত থেকে জান্নাতের সুঘ্রাণ পাচ্ছি । এ যুদ্ধেই তিনি শাহাদাত বরণ করেন । শরীরে এত বেশি আঘাত পেয়েছিলেন যে , তার লাশ চেনা যাচ্ছিল না । তাঁর বোন আঙ্গুলের নখ বা তিলক দেখে তাঁকে সনাক্ত করেছিলেন ।
আল্লাহ আগেও ছিলেন । আরবে সবচেয়ে বড় মূর্তি দেবতার নাম ছিল আল্লাহ ।
আফগানিস্তানে বন্দী থাকা তালিবদের বড় একটি দলকে জেল থেকে ছাড়া হয়েছে জঙ্গীদের দ্বারা আটক রাখা ফরাসী হস্টেজদের বিনিময়ে . এ সম্বন্ধে বৃহস্পতিবার জানিয়েছে তালিবদের প্রতিনিধিরা . বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয় নি , সশস্ত্র জঙ্গীদের কতজন প্রতিনিধিকে মুক্ত করা হয়েছে . ফ্রান্সের " ফ্রান্স - ৩ " টেলি - চ্যানেলের সাংবাদিক এর্ভে হেকিয়ের এবং স্তেফান তাপোনিয়ে - কে মুক্ত করা হয় বুধবার , ১৮ মাস আটক থাকার পর . ফ্রান্সের কর্তৃপক্ষ নিজের নাগরিকদের জন্য মুক্তিপণ দেওয়া হয়েছে এ কথা অস্বীকার করেছেন .
বিপদ আছে ফুকুশিমা নেউক্লিয়ার প্ল্যান্ট - এর ২০ কিমি এর মধ্যে । আশে - পাশের ৩০ কিমি এর মধ্যে এখন কেউ নেই । কিন্তু আমাদের পরিচিত এক আঙ্কেল থাকেন ৫০কিমি দূরে । উনি বলেছেন সব কিছুই ঠিক আছে । বিবিসি আর সিএনএন একটু বেশি বেশি ই বলছে । অনেকেই বলছেন যে জাপানিজ স্টক মার্কেট পড়ে যাওয়ায় সরকার এমনটা করছেন । কিন্তু তা ঠিক নয় । জাপানিজরা কখনই বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নেবেনা । এই একটা ক্ষেত্রে ওরা কখনই ঝুঁকি নেয়না ।
নবনীতা নীরদচন্দ্রের ' মহার্ঘ ওয়াইন ' - এর সঙ্গে তাঁর মহার্ঘ স্মৃতিশক্তিরও প্রশংসা করেছেন দৃষ্টান্তসহ । আমরা মনে রাখতে পারি , নীরদচন্দ্র তাঁর শেষ বইটি ( Three Horsemen of the New Apocalypse ) লেখেন নিরানব্বই বছর বয়সে - একেই বোধহয় বলা যায় মনসিজ মজুমদারের ভাষায় ' প্রতিস্পর্ধী বার্ধক্য ' ( দেশ , বর্ষ ৬৫ , সংখ্যা ১ , ১ নভেম্বর ১৯৯৭ , কলকাতা ) ! পরিমিত মাত্রায় মদ্যসেবন কি তাহলে স্মৃতিশক্তি বা সৃজনশীলতার পক্ষেই কাজ করে মৃতসঞ্জীবনীর মতো ? অন্যদিকে , অপরিমিত পানীয়ব্যসনের মাত্রাও বা কেমন হতে পারে তার একটি নমুনা দেখা যাক । এক সাক্ষাৎকারে , ' আপনি কি মদ্যপান করেন ? ' - শরীফা বুলবুলের এই প্রশ্নের উত্তরে বলেন হুমায়ুন আজাদ , ' করি । মানুষ গত কয়েক হাজার বছরে যত রকম খাদ্য এবং পানীয় উদ্ভাবন করেছে তার মধ্যে মদ্য একটি অসাধারণ বস্তু । ' এরপর তিনি শোনান এক দীর্ঘ পান - অভিজ্ঞতার মনোহর গল্প :
সফটওয়্যারটি ৩২ বিটের উইন্ডোজ এক্সপি ডেস্কটপে অনায়েসে চলছে । কিন্তু নতুন কেনা ল্যাপটপে ইনস্টলই হচ্ছে না । ল্যাপটপটির মডেল HP pavillion dv4 1145GO । ৬৪ বিটের এই ল্যাপটপটিতে আসল ভিস্তা এবং আসল অফিস ২০০৩ আছে ।
@ অনিমেষ রহমান , দেশপ্রেমের পরিক্ষাটা নেয় কে ? ? প্রশ্নপত্র তৈরি করে কে ? ? যে পরিক্ষাটা নেয় তার দেশপ্রম আছে কিনা সেটা জানার উপায় কি ? ?
গতকাল বৃহস্পতিবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট চত্বরে বিএনপি আয়োজিত ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী সন্ত্রাসীদের লগি - বৈঠার আঘাতে নিহতদের স্মরণে আয়োজিত স্মরণ সভায় বক্তব্য পেশ করেন দলের মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন
বহু পর্যবেক্ষকের মতে , পরিস্থিতি বদল হতে পারে লোক পাল বিল গ্রহণ হলে , অথবা দুর্নীতি সংক্রান্ত বিশেষ পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা হলে . এই আইনের প্রকল্পে রয়েছে এক বিশেষ সংস্থা তৈরী করা , যারা সমস্ত দুর্নীতির অভিযোগ খুঁটিয়ে দেখবেন , যা যে কোন ধরনের উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে করা হবে , যাদের মধ্যে দেশের সর্ব্বোচ্চ স্থানে থাকা নেতারাও থাকবেন . যদিও ১৯৬৯ সালে এই বিল লোকসভাতে আনা হয়েছিল ও একবার পাশও হয়েছে , তাও আজ অবধি কোন সরকারই তা আইনে পরিবর্তিত হতে দেয় নি .
তুলনামূলক কম খরচে অ্যানড্রয়েড সিস্টেমের ফোন নিয়ে গুগলের দৃষ্টি এবার এশিয়ার বাজারে ।
সুমাইয়া বলেছেন : অভিনন্দন তাদেরকে , আর আপনাকেও ধন্যবাদ । ।
নারীদের শ্রমবাজারে অংশ নেয়ার হারও বেড়েছে । নারীদের শ্রমবাজারে অংশ নেয়ার হারও বেড়েছে । ১৯৮৩ - ৮৪ সাল গ্রাম ও শহর অঞ্চলে নারী শ্রমশক্তির অংশগ্রহণ ছিল যথাক্রমে ৭ ও ১২ শতাংশ । ১৯৯৯ - ২০০০ সালে তা বেড়ে হয়েছে যথাক্রমে ২২ ও ২৬ শতাংশ । বাংলাদেশে নারীরা তাদের সাহস ও দক্ষতার মাধ্যমে প্রশাসনসহ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে চলেছে । বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী , স্বরাষ্ট্র , পরররাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালায়ের দায়িত্বে আসীন রয়েছে । তাই সহজেই বলা যায় , বাংলাদেশে বহু আকাঙ্খিত নারীর ক্ষমতায়ন বাস্তবে রূপ নিয়েছে ।
তাও এই সিনেমা কেমনে তিন উইক ধরে বলিউড টপচার্ট এ আছে বুঝতেসি না . . . এর চেয়ে তো কপি করা গুজারিশ ও ভাল হবার কথা
প্রকাশ করা হয়েছে : ইনটারনেট বিভাগে । সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জানুয়ারি , ২০১০ দুপুর ১ : ০৩
সুলতান মাহমুদ কর্পোরেশন নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এ কাজের দায়িত্বে থাকলেও মূলত করছে ক্ষমতাসীন দলের কয়েকজন নেতা । কাজ শুরুর প্রথম দিক থেকেই এলাকাবাসী তাদের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ করে আসছেন । পাউবো ' র কিছু কর্মকর্তা ও ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতাদের ম্যনেজ করে ঠিকাদাররা নিম্নমানের পাথর , সিমেন্ট , বালি ব্যবহার করেছে ।
বাংলাদেশকে প্রদত্ত ঋণের এই অব্যবহৃত অর্থ ফেরত না নিয়ে চীন সরকার বন্ধুত্বের নিদর্শনস্বরূপ তা এ প্রকল্পের জন্য অনুদান হিসেবে ঘোষণা করেছিল । চীন সফরকালে প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে সংশোধিত প্রকল্পে বাড়তি ১৫০ কোটি টাকা দিতেও চীন সম্মতি প্রকাশ করে । কিন্তু জোট সরকার এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদে এবং বর্তমান সরকারও এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিতে না পারায় চীন সরকার অসন্তোষ প্রকাশ করে গত মাসে অর্থ ফেরত নেয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছে ।
লেখক বলেছেন : আইডি কার্ড চেনোনা বাবু ? আজকাল সবখানেই আইডি কার্ড লাগেতো । এ ছাড়া ভর্তি নাই ।
প্রেস ক্লাব ঃ ১৯৯০ সালে শ্রীপুরে কিছু সংখ্যক তরুণ শিক্ষানবীশ সাংবাদিকদের প্রচেষ্টায় শ্রীপুর প্রেস ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয় । এই প্রেস ক্লাবটি উদ্বোধন করেন তৎকালীন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব হাসান উদ্দিন সরকার , প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতির প্রেসিডেন্ট জনাব সফির উদ্দিন আহমেদ । এই ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সম্পাদক যথাক্রমে এস এম মহিদুল আহসান হান্নান ও মোঃ আনোয়ারুল সালেহীন ।
আজ অনেক দিন পড় ব্লগ লিখতে বসলাম , নানা রকম ব্যস্ততায় ব্লগ লিখা হয়না । কেমন আছেন সবাই
ড . আফতাব : সরকারের আজকের এই সিদ্ধান্তের ফলে এটা প্রমাণিত শুধু ভোট পাওয়ার জন্যই শেখ হাসিনা এমন কথা বলেছিলেন । যদি তা না হয় , তাহলে সরকার কেন তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির অনুমতি দিয়ে চুক্তি করল । এখন কি আমাদের ৫০ বছরের রিজার্ভ নিশ্চিত হয়ে গেছে । বর্তমানে আওয়ামী লীগ যা করছে বিএনপি - জামায়াতও তাই করেছে । তারাও বিদেশী কোম্পানির হাতে দেশের সম্পদ তুলে দিয়েছে । আওয়ামী লীগ এই রকম একটি আত্মঘাতী চুক্তি করলেও বিএনপি কোনো বিবৃতিই দিল না ।
এই দুই আলবদর শিবিরের নেতৃত্বে আসার পর নতুন করে গতি পায় তাদের বাংলাদেশ বিরোধী কার্যকলাপ । একবছরের মধ্যেই তারা শুরু করে তাদের প্রথম অভিযান । ১৯৭৮ সালে তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সামনে প্রতিষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ভের ভাস্কর্য ' অপরাজেয় বাংলা ' ভেঙ্গে ফেলার জন্য সাক্ষর শুরু করে । এতে ছাত্রসমাজ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠলে রাতের অন্ধকারে তারা অপরাজেয় ভাস্কর্য বেঙ্গে ফেলার চেষ্টা করে । কিন্তু সচেতন ছাত্রসমাজের প্রতিরোধের মুখে তারা পিছু হঠে এবং সেদিনের পর থেকে আজ পর্যন্ত তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেদের অবস্থান তৈরি করতে পারেনি । এরপর একইভাবে তারা জয়দেবপুরে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলার চেষ্টা করে । সেখানেও তারা ব্যর্থ হয় । তারপর তারা ঢাকা ছেড়ে নিজেদেরকে সারাদেশে বিস্তৃত করার পরিকল্পনা করে । শুরু করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দখলের লড়াই । একাত্তরে মুক্তিবাহিনীর হাতে যেসব আলবদর রাজাকার নিহত হয় তাদের নামানুসারে বিভিন্ন সেল গঠন করে তারা তাদের সাংগঠনিক তৎপরতা চালাতে শুরু করে । তৎকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতির পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে তারা একদিকে যেমন অস্ত্র ও অর্থভান্ডার গড়ে তুলে অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক যে কোনো স্মৃতি মুছে ফেলার জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যায় । শুরু হয় চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের দখলদারিত্বের রাজনীতি । এদেশে আবার নতুন করে শুরু হয় আলবদর রাজাকার স্টাইলে তাদের খুনের রাজনীতি ।
পোষ্ট করেছেন : ১২ টি মন্তব্য করেছেন : ৩৬১ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ১০ মাস ২১ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৮২৬ বার
২৯ জুন রমনা থানা হেফাজতে মারা যান বাবুল গাজী নামে এক ব্যক্তি । গত ২৫ জুন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পরিচয়ে অপহরণ করা হয় জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগরীর ৫৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর চৌধুরী আলমকে । আজও চৌধুরী আলমের প্রতীক্ষায় দিন কাটাচ্ছে তার পরিবার । স্বামীর শোকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চৌধুরী আলমের স্ত্রী হাসিনা চৌধুরী ( ৫৫ ) । দুই ছেলে ও দুই মেয়ে বাবার পথ চেয়ে দিন কাটায় । হাসিনা চৌধুরী ১৪ বছর ধরে ডায়াবেটিসের রোগী । স্বামীর শোকে তিনিও এখন মৃতপ্রায় । তিনি কোথায় কী অবস্থায় আছেন কোনো খবরই পাচ্ছেন না । অসুস্থ অবস্থায় স্বামীকে খুঁজতে গিয়ে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন । হাসিনা চৌধুরী বলেন , একজন অসুস্থ মানুষকে কারা আটক করে নিয়ে কী অবস্থায় , কোথায় রাখা হয়েছে কিছুই জানি না । মনে হয় মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আর স্বামীর মুখ দেখতে পারব না । চৌধুরী আলমের ছোট ভাই খোরশেদ আলম মিন্টু বলেন , আমার ভাই যদি কোনো অপরাধ করে থাকে তার আইন অনুযায়ী বিচার হোক । তিনি নিখোঁজ হওয়ার ছয় মাস হয়েছে ; কিন্তু তার নিখোঁজ হওয়া নিয়ে কেউ মুখ খুলছেন না ।
অনেক ফোন কলের মধ্যে তার কলটির কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করলাম এ জন্য যে , তার প্রশ্নগুলোকে বাংলাদেশের সব মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্রে বিশ্বাসী সব মানুষের মনের কথা বলে মনে হয়েছে । আরও অনেকে একই কথা বলেছেন , কিন্তু তার মতো এত সরাসরি বলেননি । তিনি বলেছেন , গাফফার ভাই , ' ৭২ - এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার নামে জিয়া ও এরশাদের স্বৈরাচারী বিধানগুলো আওয়ামী সরকার সংবিধানে বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর আমরা যারা গণতান্ত্রিক , ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ গড়ার জন্য লড়াই করেছি , রক্ত দিয়েছি , স্বজন হারিয়েছি , আমরা এখন কী করব ? দেশে পাকিস্তানপন্থী মৌলবাদীরা একাট্টা হয়ে মাথা তুলেছে । বামপন্থি দলগুলো দুর্বল , ছিন্নভিন্ন । আমাদের একমাত্র আশ্রয়কেন্দ্র ও রক্ষাবূহ্য ছিল আওয়ামী লীগ । মনে হয় সেই আওয়ামী লীগও এখন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়াশীল , মৌলবাদী চক্রের কাছে মাথা নত করেছে । আমরা এখন আশ্রয়চ্যুত । কোথায় যাই বলুন ? আওয়ামী লীগকে সমর্থন দেওয়া থেকে বিরত হয়ে আমাদের কি বিএনপি - জামায়াত শিবিরে যেতে হবে ? সেটা তো হবে তপ্ত কড়াই থেকে জ্বলন্ত উনুনে ঝাঁপ দেওয়ার মতো । আমরা এখন কোথায় যাই ?
বাংলাদেশে এয়ারটেল ২০১০ সালের জানুয়ারির শুরুর দিকে বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন বা বিটিআরসি ঘোষণা দেয় , ভারতীয় এয়ারটেল ওয়ারিদ টেলিকমের ৭০ % শেয়ার নিতে পারবে । ওয়ারিদে এ পর্যন্ত ৬০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে । আগামীতে পরিকল্পনা অনুযায়ী ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ বাড়ানো হবে । এখনও বাংলাদেশের টেলিকম সেক্টরে রয়েছে বৃহৎ মার্কেট । আর এই মার্কেটে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তারের লক্ষ্যে এয়ারটেল ধাবি গ্রুপের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন করেছে । চুক্তি অনুযায়ী ওয়ারিদ টেলিকমের ৭০ শতাংশ এবং বাকি ৩০ শতাংশ ধাবি গ্রুপের । ওয়ারিদ টেলিকম বাংলাদেশে চতুর্থ বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর । তারা আমাদের দেশের ৬৪টি জেলায় কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে । তাদের গ্রাহক সংখ্যা ২ . ৯ মিলিয়ন অর্থাত্ ২৯ লাখের উপরে । চুক্তি অনুযায়ী ভারতীয় এয়ারটেল প্রাথমিকভাবে ৩০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে যা কভারেজ ও ক্যাপাসিটির জন্য নেটওয়ার্ক বৃদ্ধিকরণ এবং প্রোডাক্টের সার্ভিস বাড়ানোতে ব্যয় করা হবে । পরবর্তী ৩ / ৪ বছরে এয়ারটেল এবং ধাবি গ্রুপ এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ বাড়াবে ওয়ারিদ টেলিকমের নেটওয়ার্ক বৃদ্ধিকরণে ।
আমি নিজে একটা বাংলা য় ব্লগ বানিয়েছি । এখন এর জন্য একটা ডোমেইন নাম কিনতে হবে । কিন্তু এই বাংলায় প্রতিষ্টানের অভাব নেই যাদের ২৪ ঘন্টার ১২ ঘন্টাই সাভার্র ডাউন থাকে কিন্তু কাদের এই অবস্হা আমি এইটা জানিনা তাই আপনাদের কাছে এই আবেদন । কোথায় হতে ডোমেইন কিনলে ভাল হবে । আর দামটা জানলে বলবেন প্লিজ । আর আমার ব্লগটা এখান হত ে দেখতে পারেন
ভাবনা অথবা শুধুই দীর্ঘশ্বাসের কথা বলেছেন : সুপ্রিয় বিডি আইডল ভাই , সাজিদ ভাই , দাসত্ব - - - আপনাদের সবাইকে ঈদ মোবারক
চট্টগ্রাম , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : মিরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত স্কুলছাত্রদের পরিবারের মাঝে বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপাসন বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে আর্থিক অনুদান দেয়া হয়েছে । এ উপলক্ষে আজ বুধবার দুপুরে আবুতোরাবস্থ প্রফেসর কামাল উদ্দিন চৌধুরী কলেজ মিলনায়তনে নিহতদের স্মরণে দোয়া - মিলাদ মাহফিল ও শোকসভা চলাকালে ছাত্র ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা হামলার চেষ্টা করলে উপস্থিত জনতা তাদের ধাওয়া করে । পরে বিএনপি চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সভাপতি গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে বেগম জিয়ার পক্ষে নিহত প্রতিটি পরিবারকে ২০ হাজার টাকা করে অনুদান দেয়া হয় । এ সময় জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ - সভাপতি অধ্যাপক এমডিএম কামাল উদ্দিন , বিএনপি নেতা মহিউদ্দিন আহমেদ , নুরুল আমিন , বেলায়েত হোসেন ভূঁইয়া , আবুল হাসনাত , ইসহাক কাদের চৌধুরী , মোহাম্মদ ইউনূস চৌধুরী , দিদারুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী এবং সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর স্ত্রী সেলিনা কাদের উপস্থিত ছিলেন । উল্লেখ্য , ১৯৯৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া মিরসরাই আসন থেকে প্রার্থী হয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এসআই / এআই / সস / ১৭ . ০২ঘ . )
আপনার " তারথেকে কে বেশী পারে আর এই দেশকে ভালবাসতে ! ? যারা মিথ্যা মিথ্যা দেশপেমিক তারা পচা , দুষ্টু - " পড়ে অনেক হাসলাম . . .
আর স্যরি বলার কিছু নেই । এই সমালোচনাগুলোই তো কাজে লাগে , এগিয়ে নিয়ে যায় । আপনি ঠিকই ধরেছেন , ওখানে সরাসরি পোস্ট করার ব্যবস্থা রাখি নি , কারণ অভিজ্ঞতা বলে - অনেকে ভুল ইংরেজিতে কয়েক লাইন লিখেই পোস্ট করে দেয় । ন্যূনতমমান বজায় রাখার জন্যই এই ব্যবস্থাটা করা । তবে যারা ইমেইলে লেখা পাঠান , তাদের লেখা ( প্রয়োজনে লেখককে দিয়ে সংশোধন করিয়ে ) অবশ্যই ছাপা হয় । কারও লেখা পারতপক্ষে বাদ দেওয়া হয় না ।
পুরো ভিডিওটা দেখতে ইচ্ছে করলো না , এই পর্বটা আমি দেখেছিলাম | সবশেষে মনে হয়েছে এতক্ষণ বসে স্টেনগান বনাম পিস্তলের ম্যাচ দেখলাম | কার্টুনের চেয়ে কোনো অংশে কম না | অনুষ্ঠান শেষে আমি আর বাবা মিলে অনেক্ষণ হো হো করে হেসে ছিলাম | - - - শয়তান ইমোটিকন টা ঠিক মতো কাজ করছেনা . . .
Download XML • Download text