EN | ES |

ben-43

ben-43


Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.

অসাধারণ একটা লেখা এই চলমান অস্থিরতা আসলে টোটাল রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ম্যাল - সাইকেলের - প্রভাব তাই এককভাবে বিনিয়োগকারীদের দোষারোপ করেই বা লাভ কী ? তবে হ্যাঁ আমারো বিশ্বাস শেয়ার ব্যবসাকে একটা বড় অংশই বসে বসে আয়ের একটা পথ হিসেবেই ধরে নিয়েছে অথচ উন্নত দেশগুলোতে শেয়ার ব্যবসার পেছনে যে কতটা বিপুল সময় এবং মেধা খরচ করে মানুষ তার কোনো ধারণাই এদের অধিকাংশের নেই আর এই জাতীয় গজমূর্খরাই শেয়ারবাজারে ধসের খবরে ভাংচুরের মতো ' মাইরের যোগ্য ' কাজ করেছে / করে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলে , যুক্তরাজ্যে রীতিমতো শেয়ার ব্যবসায় নামার জন্য কন্সাল্টেশান সেন্টার এবং ডেমো শেয়ার বাজারের সফটওয়্যার পর্যন্ত বিদ্যমান রয়েছে , যেখানে মাসের পর মাস অনুশীলন করে ' আত্মবিশ্বাস ' অর্জন না করা পর্যন্ত কাউকে ব্যবসায় নামতে প্রবলভাবে নিরুৎসাহিত করা হয় ঢাকা , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ( বিজিবি ) ' নতুন অফিসিয়াল ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেছেন বিজিবি ' মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো . রফিকুল ইসলাম নতুন ওয়েবসাইটটি হচ্ছে - www . bgb . gov . bd আজ রোববার দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে তথ্য জানা যায় বিজ্ঞপ্তি থেকে আরো জানা গেছে , আজ সকালে পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করা হয় অনুষ্ঠানে বিজিবি সদর দপ্তর এবং ঢাকা সেক্টরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন সময় কর্মকর্তাগণ বাহিনীর পূর্বের সীমাবদ্ধতাসমূহ দূর করে সময়ের চাহিদা পূরণে নতুন ওয়েবসাইটটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এএমএন / এএএ / এআইকে / ১৯ . ০০ঘ . ) অনেকদিন কোন অক্ষর যোগ হয় না এই খাতায় খাতাটা খোলাই হয় নি অনেক দিন কেনো লিখি না ? নিজের সবচেয়ে আপন জগত , নিজের সবচেয়ে বড় আশ্রয়ের কাছ থেকে পালিয়ে বেড়াই কেনো ? লিখতে তো পারি , ডানা ভেঙে যাওয়ার কিংবা পুড়ে যাওয়ার গল্প ঈশ্বরে বিশ্বাস হারানোর গল্প মুক্তির খোঁজে পঁচা - মরা নদীর পাশ দিয়ে খালি পায়ে তেলাপোকা আর ইঁদুর চড়ে বেড়ানো নীরব রাস্তা ধরে হেঁটে যাওয়ার গল্প কিংবা মাঝেমাঝেই বিরক্ত করা - শৈশবে ডুবে যাওয়া শহরে হাঁটু পর্যন্ত স্কুলড্রেসের খাকি প্যান্ট গুটিয়ে , ফতুয়া ভিজিয়ে বাড়ি ফেরার নস্টালজিয়া তাহলে বাস্তব পৃথিবী নিয়ে লিখলেই তো হয় ? অসুস্থ মায়ের পাশে থাকতে না পারার ব্যর্থতা , কিংবা নিজের থেকে আরো বেশি করে পুড়তে থাকা আত্মজনের বিপদে কোন কাজেই না আসতে পারার পৌনঃপুনিক বেদনাগুলোর কাছে পরাজিত হওয়ার কথকতা নিজের প্রিয় খাতায় এইসব আসে না কেনো ? তবে কি নিজের কাছ থেকে নিজেই পালিয়ে বেড়াই ? প্রতি মুহূর্তে শরীর আর মনের ভারে বৃদ্ধ হয়ে উঠি - সেইটুকু এমনিতেই বুঝি তাতে কী হয়েছে , মনে মনে ঠিকই শব্দ সাজাই , কিন্তু ব্যস্ততা এসে লেখাগুলোকে মুছে দেয় নিজের আত্মার আলোটুকুর বিনিময়ে দাসত্ব অর্জন করার পথে এগুতে থাকি রোজ ঘুমুবার আগে একটা লম্বা নিঃশ্বাস নিয়ে ভাবি , কালকের রোদমাখা দিনটায় হয়তো নতুন করে জন্মাবো , নতুন করে হয় না , পারি না মেঘ আর বৃষ্টি এসে কাঁচকলা দেখায় আমার সে চাওয়ায় ঘরের মাঝখানে বড়ো বাতিটা এখনো জ্বালানো হয় না খুব স্বাভাবিক বাস্তব চিন্তা করি , আগামীকাল সন্ধ্যেতে অথবা মধ্যরাতে ঘরে ফিরে হয়তো ওই বাতিটা জ্বালিয়ে দেবো পারি না , কিচেনের অংশের হালকা ৩৬ ওয়াটের বাতির আবছা অন্ধকারেই ভালো লাগে , নিজের সাথে নিজের দেখা হয় না তাতে প্রলাপ শেষ করে ফেলবো ভেবেছিলাম শেষ করতে পারি না সেই পুরনো বৃত্তটা থেকে বেরুতে পারি না সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ , সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন , আফম বাহাউদ্দিন নাছিম , খালিদ মাহমুদ চৌধুরী , আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন , নূহ - উল - আলম লেনিন , অসীম কুমার উকিল , মৃণাল কান্তি দাস , সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ স্বেচ্ছাসেবী ওয়েবসাইটটির রয়েছে প্রায় এক হাজার এনক্রিপশন বিশেষজ্ঞ অ্যাসাঞ্জ বলেন , ক্ষতিগ্রস্তদের রক্ষা করার তাড়নাই তাঁর প্রেরণা হিসেবে কাজ করে তাঁর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে , ' সরকারের স্বচ্ছতা দুর্নীতি হ্রাস করে ' গোপনীয় নথি জোগাড় করার উৎসের সন্ধান হিসেবে উইকিলিকস জানিয়েছে , কিছু সিনিয়র মার্কিন কর্মকর্তাই কাজে তাদেরকে সাহায্য করছেন কালো টাকা সাদা আমি নৈতিকভাবে সমর্থন করি না , কিন্তু রাজনীতি হচ্ছে আর্ট অব কমপ্রোমাইজ তিন . এরপর হিলারি বলেন , " আমেরিকার যে মূল্যবোধ নীতিমালা আছে সেসব দিল্লির মতো হতে পারে ­ না - হতে পারে আমরা দিল্লির বেশির ভাগ মতামতের প্রতি গুরুত্ব দেই তবে এই প্রসঙ্গটা ( ভিন্ন ) তাই আমি ভেবেছি আপনাকে আগেই সেটা বলা উচিত " সিলেটী মেয়েরা পর্দানশীল বেশী সিলেটি মেয়েরা সাধারণত বাইরের জেলা তে বিয়ে করতে যায় না আত্মীয়দের মধ্যে থাকতে পছন্দ করে ( আংশিক ব্লগারের মতামত ) গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ১০৮ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণীর ছাত্রী লিমা খানম ( ) কে ধর্ষণের প্রতিবাদে ধর্ষক ছাদ্দাম এর বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল মানববন্ধন করেছে স্কুলের ছাত্র - ছাত্রী , শিক্ষকসহ ছাত্র - ছাত্রী অভিভাবকবৃন্দ আজ মে রোববার বেলা ১১ টায় স্কুলের ছাত্র - ছাত্রী , শিক্ষক অভিভাবকবৃন্দ একটি মিছিল বের করে মিছিলটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে দিয়ে পুলিশ সুপারের কার্যালয় হয়ে গোপালগঞ্জ সদর থানা ঘুরে স্থানীয় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয় পরে প্রেসক্লবের সামনে ঘন্টা ব্যাপী মানববন্ধন করে তারা বোড়াশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শাহানার খানম টগর জানান , গত মে মঙ্গলবার দুপুর টায় বোড়াশি ইউনিয়নের পাথালিয়া গ্রামের পুলিশ কনেষ্টবল রুহুলের ছেলে ধর্ষক ছাদ্দাম ( ২২ ) পাশের বাড়ির লিমা ( ) কে আম পাড়া কথা বলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় লিমাকে ছাদ্দাম তাদের ঘরে নিয়ে হাত পা বেধে ধর্ষন করে এসময় লিমার সোর - চিৎকারে পার্শ্ববর্তী কয়েকজন ছুটে এসে লিমাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায় লিমা এখন গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্চা লড়ছে তবে ধর্ষক পালিয়ে যায় ব্যাপারে লিমার বাবা বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন প্রধান শিক্ষক আরো বলেন , লিমা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আর যিনি নিজের জীবন বাজী রেখে দেশ স্বাধীন করেছে আজ তার মেয়ে এই স্বাধীন বাংলার মাটিতে ধর্ষিত হবে মেনে নেয়া যায়না আমাদের দাবী যত দ্রুত সম্ভব এই পাষন্ড ধর্ষককে আইনের আয়োতায় এনে কঠোর শাস্তির দেয়া হোক যাতে আমাদের দেশে ধরণের ধর্ষনের ঘটনা আর না ঘটে আর ধর্ষিত না হতে হয় আর কোন লিমার একটি সূত্র জানায় এই তারকাজুটি ইংলিশ কান্ট্রিসাইডে সপ্তাহে এক হাজার পাঁচ ' ডলার চুক্তিতে একটি অভিজাত কটেজ ভাড়া করে বর্তমানে একসঙ্গে বসবাস করছেন কটেজটিতে বিলাসিতার সবরকম ব্যবস্থা করা আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে নিমগ্ন সোনার বাঙলার সোনারগাঁ গাছের ছায়ায় আকুল করা পাখির গানে এখানে ভোর হয় আঁধার সরিয়ে সূর্য ওঠে মনোরম ঝিলের কল কল ছল ছল তানে . . . . বিস্তারিত পড়ুন » ফ্লাই এ্যাশ কয়লার পোড়ানোর কারণে তৈরি হয় এর ব্যবহারের কারণে কংক্রিট শক্তিশালি হয় , টেকসই হয় এবং সহজে এই কংক্রিট দিয়ে কাজ করা যায় কুম্বলের সাথে স্পিন আক্রমনে দ্বিতীয় স্পিনার হিসাবে বিভিন্ন ম্যাচে বিভিন্ন জনকে দেখা গেছে এদের মধ্যে ভেংকটপতি রাজু , রাজেশ চৌহান এবং স্বল্প সময়ের জন্য খেলা সুনীল যোশির নাম উল্লেখযোগ্য নতুন শতাব্দীতে হারভজন সিংয়ের আবির্ভাবের পর ভারত দলে পায় দু ' জন বিশ্বমানের স্পিনারকে স্পেইনের বাতাস ইতালিতে গিয়ে পৌছেছে সাধারন তরুন তরুনীরা রোমে একত্রিত হতে শুরু করেছে গত সপ্তাহে লিবিয়ায় প্রবল সরকারবিরোধী আন্দোলন শুরুর পর কয়েক হাজার বিদেশি নাগরিক সেখানে আটকা পড়েন বৃহস্পতিবার লিবীয় সেনাবাহিনী তাদের মিশর সীমান্তবর্তী নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করে ইতালি , মার্চ ১২ ( মতিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম / রয়টার্স ) - শুক্রবারের ভূমিকম্পে পৃথিবীর অক্ষরেখা প্রায় ১০ ইঞ্চি সরে গেছে জাপানের উপকূলীয় অঞ্চল সরেছে প্রায় আট ফুট শুক্রবার জাপানে স্থানীয় সময় পৌনে ৩টায় রিখটার স্কেলে আট দশমিক নয় মাত্রার ভূমিকম্প হয় পৃথিবীর অক্ষরেখা ফেরত চাইলেন আমিনী ইতালির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব জিওফিজিক্স অ্যান্ড ভলকানোলজি শনিবার জানায় , ভূমিকম্পে পৃথিবীর অক্ষরেখা প্রায় ১০ ইঞ্চি সরেছে যুক্তরাষ্ট্রের ভূ - তাত্ত্বিক জরিপ বিভাগ জানায় , ওই ভূমিকম্পের কারণে জাপানের উপকূলীয় অঞ্চল প্রায় আট ফুট সরে গেছে পৃথিবীর অক্ষরেখা সরে যাওয়ায় কয়েক শতক পর একদিনের দৈর্ঘ্য এক সেকেন্ড কমতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ইউনিভার্সিটি অব টরন্টোর ভূতত্ত্ববিদ্যার অধ্যাপক অ্যান্ড্রু মিয়াল দিনের দৈর্ঘ্যে খুব সামান্যই প্রভাব ফেলবে এটা আর পৃথিবীর অক্ষরেখা যতখানি সরলে ঋতুচক্রে প্রভাব পড়তে পারে পরিবর্তন তেমন নয় " পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণ মেরু সংযোগকারী কল্পিত সরলরেখাটিকে বলা হয় পৃথিবীর অক্ষরেখা এদিকে ঢাকায় ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটির চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনী বলেছেন , পৃথিবীর অক্ষরেখা লই চুদুরবুদুর ছইলত অক্ষরেখার ১০ ইঞ্চি ফিরিয়ে দিতে তিনি এয়াহুদি - নাছারা বিজ্ঞানীদের প্রতি কঠিন হুঁশিয়ারি জারি করেছেন আমিনী বলেন , আল্লাহর তৈরি পৃথিবীর অক্ষরেখা ১০ ইঞ্চি সরানোর কোনো অধিকার এয়াহুদি - নাছারা বিজ্ঞানীদের নাই গত শনিবার ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ' পৃথিবীর অক্ষরেখা : বর্তমান প্রেক্ষাপট ' শীর্ষক আলোচনা সভায় মুফতি আমিনী কথা বলেন মুফতি আমিনী বলেন , অক্ষরেখা ১০ ইঞ্চি সরিয়ে এয়াহুদি - নাছারা বিজ্ঞানীরা নামাজের ওয়াক্ত পাল্টে দেয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত তারা পৃথিবীতে মুসলমানের ধর্মপালনের বিরুদ্ধে চক্রান্তে জড়িত অবিলম্বে পৃথিবীর অক্ষরেখার ১০ ইঞ্চি ফিরিয়ে দেয়া না হলে প্রয়োজনে লাখ লাখ আলেম রাস্তায় নামবে সূত্রঃ মতিনিউজ২৪ডট কম ০১ লা ডিসেম্বর , ২০০৮ দুপুর : ২২ আকাশ বাংলা বলেছেন : ইসলামপন্হী জাতীয়তাবাদীরা আওয়ামলীগের কাছ থেকে রাজনীতি শেখ তথ্যপাওয়া গেল কিউবির মেলা থেকে , কালকে রাতে বেঙ্গলবয় জানালো , মেলা থেকে ঘুরে এসে তির্যক বলেছেন : পোষ্ট করেছেন : ৩৪ টি মন্তব্য করেছেন : ৫৩ টি প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » শিক্ষকদের মানসিক বিকৃতির ভুক্তভোগী হচ্ছে নিরীহ ছাত্ররা অনলাইনের যুগে মেসেঞ্জার একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা আর এই যোগাযোগকে ধরে রাখতে আমাদেরকে আশ্রয় নিতে হয় অসংখ্য আইডি এবং এপ্লিকেশনের এখন ইয়াহু মেসেঞ্জারতো তখন জিটক , সেইসাথে একাধারে আসতেই থাকে এমএসএন , ফেসবুক , স্কাইপ আরো কত কী ! সবগুলো একসাথে পিসিতে চালু রাখতে গেলেও হয় নিজের মাথা খারাপ নয়তো পিসির মাথা খারাপ . . . শুক্রবার ভারতের খ্যাতনামা ইংরেজি দৈনিক ' দ্য হিন্দু ' অনলাইন সংস্করণে ব্যতিক্রমী গণমাধ্যম উইকিলিকসের বরাত দিয়ে প্রকাশিত সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদনে নোবেল বিজয়ীর এই আশঙ্কার কথা প্রকাশ করা হয়েছে . মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর এই আশঙ্কা ব্যক্ত করেছিলেন কলকাতায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের কনসাল জেনারেল অঁরি জারদাঁর ( Henry Jardine ) কাছে ভালোই হইছে তবে কোন নারী মুখ / কন্ঠ না থাকায় একটু পানসে পানসে লাগতেছে প্রয়োজনীয়সংখ্যক ব্রোকারেজ হাউজ লকইন করায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও ( সিএসই ) সকাল ১১টায় লেনদেন শুরু হয়েছে কালো টিপ , নীল শাড়ী , পরিপাটি চুলের বাঁধন , গোলাপ হাতে মিষ্টি হাসি আহা , যদি আমার জন্য হতো এতোসব ! হাত ধরে পাশাপাশি হাটতে যদি একদিন আমাকে সামনে বসিয়ে , শুধু আমার জন্য , পড়ে শোনাতে তোমার প্রিয় কবিতাগুলো ! শুধু একদিন , শুধু একদিন মাত্র , অপেক্ষায় থেকে থেকে অজানা বিরহে এক চিলতে কেঁদে উঠতে যদি হতভাগী , শুধু আমার জন্য ! " দাঁড়াও দিচ্ছি একটু হিসেব করে খরচ করা শেখো " মুহুর্তে আমি বুটেবল পেনড্রাইভ দিয়ে লাইভ চালাচ্ছি সাকিব বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম সেরা খেলোয়ার তথা ICC সেরা অলরাউন্ডার এটা বলার অবকাশ রাখে না অলরাউন্ডার তাকেই বলা হয়যখন কোনো খেলোয়ার বোলিং এবং ব্যাটিং দুটোতে ভাল করে তখন কিন্ত একজন অলরাউন্ডার হয় তার ব্যাটিং এর জন্য ভাল অথবা বোলিং এর জন্য যে বোলিং এর জন্য ভাল তাকে বলা হয় বোলিং অলরাউন্ডার আর যে ব্যাটিং এর জন্য ভাল তাকে বলা হয় ব্যাটিং অলরাউন্ডার কিন্ত সাকিব আল হাসান কে কি বলবেন ? ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যান বললেন , " ভিভিএস ' যে সামর্থ্য রয়েছে তার অর্ধেকও যদি আমার থাকে তবে দারুণ কিছু হতে পারে কিন্তু ওই ধরনের সেরা মানুষ হতে কী চিন্তা করতে হয় তাও বুঝতে হবে আগের রাতে তার সঙ্গে দারুণ আড্ডা দিয়েছিলাম , কারণে আমি তাকে ধন্যবাদও জানাই " ছাত্রদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুকে মিথ্যা মামলার অযুহাতে অন্যায়ভাবে গ্রেফতারের প্রতিবাদে কক্সব . . . বর্তমান সময়ের চাকরি পাওয়াটা একটা বিশাল প্রতিযোগিতার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় , বোটানিতে অনার্স করে ব্যাংকে চাকরি করতে যাচ্ছে , আবার পরিসংখ্যানে গ্র্যাজুয়েশন করে অনেকেই ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করছে চাকারির বাজারে এধরনের বিশৃঙ্খল পরিবেশ অনেকদিন থেকে বিরাজ করছে আবার বিষয়ভিত্তিক চাকরি যে একদম নেই তা কিন্তু বলা যাবে না প্রথমেই আপনার ঠিক করে নিতে হবে আপনার বিষয়ভিত্তিক চাকরি আপনি করবেন ধরুন আপনি যদি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হয়ে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মার্কেটিং বিভাগে চাকরি করেন তাহলে হয়তো আপনি অনেক টাকা বেতন পাবেন কিন্তু আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সাথে পেশার মিল না থাকায় উপরে উঠার পথে অন্তরায় সৃষ্টি হবে অনেকে আবার নিজস্ব মেধা আর স্মার্টনেস দিয়ে এধরনের প্রতিবন্ধকতা উতরে যেতে পারে তবে সবচেয়ে ভাল ক্যারিয়ার সিদ্ধান্ত হলো , আমি আমার বিষয়ভিত্তিক পেশায়ই নিজের ক্যারিয়ার গড়বো বিষয়ভিত্তিক পেশায় আত্মনিয়োগ করতে হলে আপনাকে ধারণা নিতে হবে আমাদের দেশে কি কি ধরনের ক্যারিয়ার সেক্টর রয়েছে এবং এসব ক্যারিয়ারের জন্য কী ধরনের যোগ্যতার প্রয়োজন হয় মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে অনেকগুলো বিভাগে লোক নিয়োগ করা হয় এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি লোক নিয়োগ করা হয় সেলস মার্কেটিং বিভাগে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে সেলস এন্ড মার্কেটিং বিভাগে চাকরি করতে হলে আপনাকে এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করতে হবে সেই সাথে দেশীয় কোন কোম্পানিতে এক থেকে দুই বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে বর্তমানে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো নিজস্ব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে চাকরির আবেদন করার নিয়ম চালু করেছে পোশাক শিল্প পোশাক শিল্পে নারী শ্রমিকদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি শ্রমিক হিসেবে পোশাক শিল্পে নিয়োগ পাওয়ার জন্য খুব একটা শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন হয় না তবে সেলাই সম্পর্কে ধারণা থাকতে হয় পোশাক শিল্পে শিক্ষিত মর্যদাসম্পন্ন একটি পেশা হলো মার্চেন্ডাইজিং মার্চেন্ডাইজিং পেশায় সাধারণত বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর বা এমবিএ ডিগ্রীধারীদের নেয়া হয় সেই সাথে ইংরেজিতে খুবই ভাল হতে হয় শিক্ষকতা শিক্ষকতা একটি মহান পেশা শিক্ষক হলো দেশ জাতি গড়ার কারিগর প্রাথমিক শ্রেণীর শিক্ষক থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক পর্যন্ত সবক্ষেত্রেই বিভিন্ন যোগ্যতার প্রয়োজন প্রাথমিক শ্রেণীর শিক্ষকদের ন্যূনতম যোগ্যতা এইচএসসি পাস অন্যদিকে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক পদের জন্য আবেদন করার ন্যূনতম যোগ্যতা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতোকত্তর ডিগ্রী তবে প্রভাষক পদে নিয়োগ পেতে হলে সব পরীক্ষাতেই প্রথম শ্রেণী থাকতে হবে ব্যাংকিং সেক্টর ব্যাংকিং সেক্টরে চাকরির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো চাকরিটির স্থায়ী এবং অবসরের পর সরকারি চাকরির মতোই প্রায় পেনশনের ব্যবস্থা রয়েছে ব্যাংকিং সেক্টরে প্রবেশ করার পদটি প্রবেশনারি অফিসার প্রবেশনারি অফিসারের জন্য যোগ্যতা লাগবে যেকোন বিষয়ে মাস্টার্স পাস , তবে এমবিএ হলে ভাল মোবাইল ফোন আমাদের দেশে টেলিকমিউনিকেশন খাতটি হলো অন্যতম বৃহত্ চাকরির বাজার এখানেও মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মতো অনেকগুলো বিভাগ রয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে সাধারণত কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং , ইলেকট্রিক্যাল ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং , মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রার্থীদের নেয়া হয় অন্যদিকে সেলস এন্ড মার্কেটিং কাস্টমার কেয়ারে বিবিএ বা এমবিএ বিভাগের প্রার্থীদের নেয়া হয় ওষুধ শিল্প ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানির সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে আমাদের দেশে প্রতিষ্ঠান হিসেবে এগুলোও চাকুরীর জন্য ভালো এসব কোম্পানিতে সবচেয়ে বেশি চাকরির সুযোগ মেডিকেল প্রমোশনাল অফিসার পদে পদে সাধারণত বিজ্ঞান বিভাগের গ্র্যাজুয়েটদের নেয়া হয় তবে মানবিক বাণিজ্য বিভাগের প্রার্থীদেরও সুযোগ রয়েছে ফার্মাসিটিক্যালস কোম্পানির গবেষণা বিভাগে কাজ করে সাধারণত ফার্মেসি , কেমেস্ট্রি , বায়োকেমিস্ট্রি , বায়োটেকনোলজি এবং এমবিবিএস সম্পন্ন প্রার্থী ০০ উম্মে সালমা হলের ছাত্ররা জানান , হলের সাগর নামের এক সাংবাদিক তার কথা না শোনায় হিযবুত তাহরীরের কর্মী সাজিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেন তার কক্ষে হিযবুত তাহরীরের প্রচুর লিফলেট রয়েছে এসব লিফলেট নিরীহ ছাত্রদের খাতায় , বইয়ে , কক্ষে এমনকি পকেটে ঢুকিয়ে দিয়ে হিযবুতের কর্মী অ্যাখ্যা দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে তার নেতৃত্বে ছাত্রলীগের কর্মীরা ভাংচুর করে পহেলা বৈশাখ টিএসসি মোড়ে একটি বহুজাতিক মোবাইল কোম্পানির স্পন্সরশিপের মাধ্যমে জীবন কনসার্টের আয়োজন করে এই কোম্পানীর কাছ থেকে বিপুল টাকা নেন তিনি এই কনসার্টকে কেন্দ করে ১৫ জনের অধিক ছাত্রী লাঞ্ছিত হয় এছাড়াও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জীবনের সম্পৃক্ততা রয়েছে লেখক বলেছেন : ভালো কথা মনে করিয়েছেনতো ! আমিও এফবিতে শেয়ার করে দিচ্ছি শুরুটা খুব বেশি দিনের নয় ২০০৮ সালের ঠিক শেষ দিকের ঘটনা আরও খোলাসা করে বললে , অক্টোবরের শেষ দিক বিশ্ববাসী দেখল হঠাৎ করে উন্নত বিশ্বের অর্থনীতিগুলো প্রচণ্ড ঝুঁকির মধ্যে পড়ল আমরা যাদের অত্যন্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ পরিশীলিত ঝুঁকিমুক্ত অর্থনীতি হিসেবে জানতাম , সেসব অর্থনীতিতে দেখা দিল তারল্য সঙ্কট দেখতে দেখতে ঐসব অর্থনীতির বেহাল অবস্থা সবার ধারণারও সীমা অতিক্রম করল সবার পূর্বাভাসের নাগাল ছাড়িয়ে এটি বৈশ্বিক ঋণ পরিশোধ ক্ষমতা আস্থার সঙ্কট তৈরি করল ইউরোপ , আমেরিকাসহ জাপান , চীন ভারতের মতো বড় বড় অর্থনীতির দেশগুলো হঠাৎ করেই যেন প্রচণ্ড এক ঝাঁকুনির মধ্যে পড়ল ফলে এক ভয়ানক পরিস্থিতির উদ্ভব হলো গোটা বিশ্বের অর্থনীতির পরিমণ্ডলে যার ফলশ্র " তিতে ঐসব দেশের ব্যাংক , বীমা এবং বড় বড় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের স্বাভাবিক গতিশীলতা হারিয়ে দেউলিয়া হওয়ার মুখে পড়ল কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে ঘটল নেতিবাচক প্রভাব বেড়ে গেল কর্মহীনতা , বেকারতের হারও দেশগুলোর আমদানি রফতানি বাণিজ্যে দেখা দিল নিম্নমুখী প্রবণতা ফলে যে বৈশ্বিক মন্দার কালো ছায়া উন্নত বিশ্বের অর্থনীতিতে দেখা দিল তা কাটিয়ে ওঠার কোনো লক্ষণ আজও দেখা যাচ্ছে না বরং তা দিনকে দিন আরও জটিল আকার ধারণ করছে এবং এসব অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে আরও দু - এক বছর সময় লাগতে পারে বলে অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন বলার অপেক্ষা রাখে না যে , বিশ্ব অর্থনীতির যে ধস এখন সর্বগ্রাসী রূপ নিয়েছে তার শুরুটা হয়েছিল আমেরিকায় বড় বড় অর্থ প্রতিষ্ঠানের ধস পরিণামে স্টক ইনডেকস ইকুইটি মূল্যের পতনসহ , পণ্যমূল্যে ঘাটতি তৈরি করে নোবেল বিজয়ী প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ জোসেফ স্টিগলিজের মতে , আমেরিকার ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বেচ্ছাচারিতা , প্রতিষ্ঠানগুলোর অতি মুনাফার লোভ , ফটকাবাজারি সিইওদের সীমাহীন দুর্নীতি , রিয়েল স্টেট খাতে বেহিসেবী লগ্নি , জর্জ বুশের প্রশাসনিক ব্যর্থতা এবং ভোগবাদী নীতি আমেরিকার অর্থনীতির সঙ্কটের জন্য দায়ী আইএমএফের মতে , এর ফলে ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে দেড় শতাংশ প্রবৃদ্ধি কমে যাবে মন্দার ফলে আমেরিকায় বছরের শুরুতে বেকারের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২৫ লাখে , যা ১৬ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ এর সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে ওবামা সরকার ৮২ হাজার ৫০০ কোটি টাকার যে প্রমোদনা অর্থনৈতিক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে তাতেও দেশটির অর্থনীতি চাঙ্গা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে না অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ক্ষতির মধ্যে পড়েছে ইউরোপের শক্তিশালী অর্থনীতিও ইউরোপের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক শক্তি জার্মানি গত ফেব্র " য়ারির শেষদিকে দেশটির জিডিপির হার ছিল . ২৫ শতাংশ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এই হার হচ্ছে সর্বনিম্ন দেশটির বেকারত্ব বেড়ে এখন দাঁড়িয়েছে . শতাংশে ইউরোপের আরেক বড় দেশ ব্রিটেনের অবস্থাও ভালো নয় ব্রিটেনের অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন , সেদেশের অর্থনীতি আরও এক বছর নিম্নমুখী থাকবে ইংল্যান্ডের জাতীয় ইনস্টিটিউট অব ইকোনমিক অ্যান্ড সোস্যাল রিসার্চ ( এনআইইএসআর ) থেকে বলা হয়েছে , বর্তমানে তাদের অর্থনীতির নিম্নগতির কারণে তাদের জাতীয় অর্থনীতি শতকরা . ভাগ কমে গেছে এবারের মন্দার কারণে ইংল্যান্ডের শ্রমবাজার সবচেয়ে মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে এতে প্রায় ২০ লাখ লোক চাকরি হারিয়েছে দেশের রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট কনফেডারেশনের প্রধান মাইক স্টিভেন জানান , ইংল্যান্ডের ১১ বছরের ইতিহাসে চাকরির বাজারে এতটা খারাপ অবস্থা কোনো দিনই ছিল না ইউরোপের অন্যতম শক্তি স্পেনের অবস্থাও অবনতির দিকে এখানে বেকারের সংখ্যা ৩২ লাখে গিয়ে দাঁড়িয়েছে বিশ্ব অর্থনীতির বেহাল অবস্থায় বিশ্বের অন্যতম শক্তি চীনের পরিণতিও বেশ খারাপ চীনের রফতানি ৪৫ শতাংশের মত কমে যাওয়ায় এখানে শত শত মিল কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে আরেক বড় অর্থনীতির দেশ ভারতও বিশ্বমন্দার প্রভাব থেকে মুক্ত নয় দেশটির প্রবৃদ্ধির হার এখন পড়তির দিকে অর্থনীতি নিম্নমুখী হওয়ার লক্ষণ হিসেবে বলা যায় , ভারতের রফতানি বাণিজ্য ৩৩ . ৭০ শতাংশ থেকে বর্তমানে ১২ . ৬০ শতাংশে নেমে এসেছে স্বাভাবিকভাবেই বলা যায় , বিশ্বমন্দার আঁচড় বাংলাদেশেও পড়তে পারে কিন্তু বছরের প্রথমদিকেও অনেকে এই আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দিয়েছিলেন তবে সম্প্রতি সবার ভ্রম ভাঙতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশও অর্থনৈতিক মন্দার উত্তাপ পাচ্ছে বলে এখন অর্থনীতিবিদ ব্যবসায়ীরা বলতে শুরু করেছেন অনুসন্ধানে দেখা গেছে , দেশের অর্থনীতির বড় খাত রফতানি বাণিজ্যে ধস নামতে শুরু করেছে প্রবাসী শ্রমিক ফেরত আসায় এখানেও অদূর ভবিষ্যতে সঙ্কট তৈরি হবে বলে অনেকেই মনে করছেন সম্প্রতি ২০ হাজার শ্রমিকের বাংলাদেশে ফেরত আসা এবং বিদেশে যাওয়া ৩৮ শতাংশ কমে যাওয়ায় অচিরেই রেমিট্যান্স হুমকির মুখে পড়বে বলে অনেকে ধারণা করছেন যদিও বছরের এই কয়েকমাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ অনেকটা ভাল ছিল তা ক্রমান্বয়ে খারাপের দিকে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে একটার পর একটা শ্রমবাজার হাতছাড়া হওয়া এবং সৌদি আরব , সংযুক্ত আরব আমিরাত মালয়েশিয়াসহ প্রধান প্রধান শ্রমবাজারে চাহিদা হ্রাস পাওয়ায় ২০০৯ সালে বিদেশে চাকরির সুযোগ কমে গেছে এক হিসাবে দেখা যায় , গত আট মাসে ( ফেব্র " য়ারি পর্যন্ত ) আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় লাখ ৬৭ হাজার শ্রমিক কমে গেছে আর এই কমার হার হচ্ছে ২৫ শতাংশ গত ফেব্র " য়ারিতে ৪৩ হাজার ৮৫৬ জন শ্রমিক বাইরে গেছে আগের অর্থবছরের ফেব্র " য়ারিতে এর পরিমাণ ছিল ৭১ হাজার ৭১৬ আর এর ফলে রেমিট্যান্স প্রবাহও কমে যাবে স্বাভাবিকভাবেই তা ছাড়া বিদেশে বাংলাদেশী শ্রমিকদের জীবনমান নিম্নগামী হওয়ায় রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধিও হ্রাস পেতে পারে অন্যদিকে মন্দার ফলে অভ্যন্তরীণ ব্যবসা বাণিজ্য , ব্যাংকিং লেনদেন পড়তির দিতে থাকায় বিনিয়োগ দ্রুত কমছে এবং ব্যাংকগুলো অলস আমানতের ভারে প্রচণ্ড চাপের মধ্যে পড়েছে ব্যাংকগুলোতে শিল্পঋণ নেয়ার পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কমে গেছে কমেছে পুঁজি যন্ত্রপাতি আমদানির হারও এক তথ্যানুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ( জুলাই - ফেব্র " য়ারি ) গত বছরের একই সময়ের তুলনায় মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি ২৯ দশমিক ৫৯ শতাংশ কমেছে গত বছরের প্রথম আট মাসে ১১১ কোটি ৬৩ লাখ ডলারের মূলধনী যন্ত্রপাতি যেখানে আমদানি হয়েছিল তা চলতি অর্থবছরের একই সময়ে কমে হয়েছে ৯৭ কোটি ১৯ লাখ ডলার ওদিকে রাজস্ব আয়ও কমে যাচ্ছে মুল্যস্ফীতি , আমদানি এবং অভ্যন্তরীণ শিল্পে উৎপাদন কমে যাওয়ার প্রভাবে রাজস্ব আয়ে এর প্রভাব পড়েছে বিশেষ করে আমদানি শুল্ক আদায় কমেছে সবচেয়ে বেশি গত জুলাই মাসে অর্থাৎ অর্থবছরের প্রথম মাসে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক আদায়ে প্রবৃদ্ধি ছিল ৫১ শতাংশ বিভিন্ন সূত্রে প্রকাশ , পোশাক শিল্পের রফতানি আদেশ ২৫ শতাংশ কমেছে বিজিএমইএ ' বর্তমান সভাপতির মতে তৈরি পোশাক শিল্পে যে মন্দা চলছে , তা ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ চামড়া খাতে রফতানি কমে যাওয়ায় এবং চিংড়ি রফতানিতে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় অর্থনীতি এখানেও মার খাবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে চিংড়ি মাছ রফতানি মাসের জন্য নিষিদ্ধ হওয়ায় মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘার মতো অবস্থা তৈরি হয়েছে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ . ইউনূস মন্দা নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন , এটি শুধু মহামন্দা নয় , মহাসঙ্কটও বটে অর্থনীতির মন্দার কারণে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের প্রবৃদ্ধির হার চলতি বছরে শতাংশ হবে বলে এডিবি আশঙ্কা করেছে যদিও এই হার সরকার . শতাংশ নির্ধারণ করেছে বিশ্বমন্দার প্রভাবে সার্বিকভাবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যে খুব ভালো নেই তার উল্লেখ করেছেন বাংলাদেশে আইএমএফের একজন কর্মকর্তা জোনাথন সিডান নামের এই কর্মকর্তা বলেছেন , গত মার্চ মাসে বাংলাদেশের রফতানি . ৫৫ শতাংশ বেড়ে . ২৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায় , যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে শতাংশ কম তিনি বলেন , বাংলাদেশের রফতানি পণ্যের ৯০ শতাংশের সংগ্রহকারী উত্তর আমেরিকা ইউরোপের প্রধান প্রধান বাজারে চাহিদা ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে মন্দার কারণে তৈরি পোশাক আমদানি ঐসব দেশে প্রায় শতাংশ কমেছে মন্দার কারণে দেশের বড় রফতানি খাত তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর ৭৫ শতাংশই এখন অর্ডার সঙ্কটে পড়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে ফলে রফতানি বাণিজ্য অচিরেই আরও শ্লথ হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে তার কিছুটা লক্ষণও ইতোমধ্যে দেখা গেছে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দায় গত মাসে অন্তত ২৫ শতাংশ রফতানি আদেশ বাতিল বা স্থগিত হয়ে গেছে জানুয়ারি থেকে পর্যন্ত মাসে কাপড়ের দাম পড়ে গেছে ২২ শতাংশ এদিকে আমাদের দেশের বস্ত্রখাত বিশেষ করে স্পিনিং মিলগুলো বিগত কয়েক মাস যাবৎ প্রচণ্ড সম্যার মধ্যে আছে ভারতের কমদামি তুলা সুতা ব্যাপকভাবে প্রবেশ করায় অভ্যন্তরীণ বাজারে দেশীয় সুতার চাহিদা হ্রাস পেলে স্পিনিং কারখানাগুলো ভয়ানক ক্ষতির মধ্যে পড়েছে এর প্রভাব পড়েছে ব্যাংকের ওপরও এর ফলে ব্যাংকগুলোর কুঋণ বেড়ে গেছে এবং ব্যাংকের ঋণ আদায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে দিকে পণ্যমূল্য হ্রাস পাওয়ায় গত ফেব্র " য়ারিতে মুদ্রাস্ফীতি সর্বনিম্ন . ৮১ শতাংশে নেমে আসে , যা জানুয়ারিতে ছিল . ০৬ শতাংশ - - ইকবাল কবীর মোহন দুপুর ২টায় এই প্রতিবেদন লেখার সময় উপাচার্যের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের আলোচনা চলছিল আমার এক দিনের অভিজ্ঞতার কথা বলি মেইন্টেনেন্স টিম নিয়ে গিয়েছিলাম আমার যাবার কারন হলো তেল সাপ্লাইয়ের মেজারমেন্ট তেল ঢালতে সময় লাগছিলো বলে আমার এসিস্টেন্টরা লাঞ্চ করার জন্য হোটেলে নিয়ে গেলো ওটা ছিলো সাধারন গ্রাম্য একটা বাজার হোটেল বলতে হাওড়ের পাড়ে বাশের বেড়া দেয়া একটা ঘর গিয়ে জানলাম খাবার প্রায় শেষ , বৃষ্টি বাদলা বলে সম্ভবত তেমন রাধেই নি মেজারমেন্ট নিয়ে একটু টেনশনে ছিলাম , তারপরেও ওখানে বসে আমার মনটা একেবারে আচ্ছন্ন হয়ে গেলো গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি আর পাশের হাওড়ের মৃদু ঢেউ আমার কাছে আদ্ভুত লেগেছে আমরা সংখ্যায় বেশ ' জন থাকায় হোটেলের অল্প বয়েসি ছেলেটি সব খাবারই বেড়ে দিলো আমরা খেয়েছিলাম ছোট বাইম মাছের হলদে ঝোল , নিরামিষ অথবা ছোট তেলাপিয়া বা কই মাছ ছিলো বোধ হয় আর ছিলো শসার সালাদ তবে যা খেয়েছি সবই ওখানে উতপাদিত ; বাইরের বোধ হয় শুধু মশলাপাতি - তেল ভাতের সাইজ ভোমা ভোমা , কিন্তু আমি দির্ঘদিন পরে তাতে ভাতের গন্ধ পেয়েছিলাম কেমিক্যাল সারের অযাচিত ব্যাবহার ভাতের গন্ধ আমাদের ভুলিয়েই দিচ্ছে এই সমস্যা শুধু আমাদের নয় ; বিদেশি দামি চালেও আপনি কোন ফ্লেভার পাবেন না বাশমতির ভাত - পোলাও অনেকবার খেয়েছি জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সকালে বর্ষবরণ শোভাযাত্রা শহর প্রদক্ষিণ করে সরকারি হরগঙ্গা কলেজ মাঠে অনিয়মিত সাহিত্য সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী কলেজের জামতলায় বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পান্তা - ইলিশের আয়োজন করে এখানে প্রধান অতিথি ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ প্রবীর কুমার গাঙ্গুলী আরো উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক সুখেন চন্দ্র ব্যানার্জী , সৌখিন নাট্যচক্রের সভাপতি মোঃ নাছিম , উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক আবু তৈয়ব ভূইয়া প্রমুখ ঢাকা , নভেম্বর ১৩ - খালেদা জিয়া বলেছেন , তাকে এক কাপড়ে জোর করে সেনানিবাসের বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে শনিবার রাত [ বিস্তারিত ] আসল - রাজাকার বলেছেন : আমরা ভাল ভাই / পিতা কিংবা husband না , কারন এক জন ভাল ভাই / পিতা কিংবা husband এর বোন / মেয়ে wife কখনও রকম হতে পারে না আর ( ভাই / পিতা কিংবা husband ) ভাল হলে বুঝতে হবে উপরের মেয়েদের মত মেয়েদের মধ্যে বিশাল problem আছে বুঝেছেন আপু ( পুস্পিতা ) আরজ আলী মাতুব্বরের অন্যতম গুণমুগ্ধ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ব ধর্মতত্ত্ব বিষয়ের অধ্যাপক কাজী নূরুল ইসলাম লিখেছিলেন : + + চিকচিকে ভাব আনতে চুল ধোয়ার পর এক মগ পানিতে একটা লেবুর রস মিশিয়ে চুলে দিন লেবুর রসের বদলে সাদা ভিনিগারও ব্যবহার করা যেতে পারে ফ্লিন্ট বলেছেন : আমার কলেজের এক স্যার বলসিল ইনি নাকি সমকামী ছিলেন ! ওয়েবসাইটের পেমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে গ্রাহক আপনার পাওনা ওয়েবসাইটে আপনার একাউন্টে জমা করবে , যা আপনি বিভিন্ন প্রচলিত money transfer অপশনের মাধ্যমে ( যেমন PayPal , Moneybookers , Wire Transfer , Cheque ) আপনার ব্যাংক একাউন্টে স্থানান্তর করতে পারবেন তোমার কথায় হাসতে পারি তোমার কথায় কাঁদতে পারি মরতে পারি তোমার বুকে বুকে যদি রাখো মাগো অন্তবিহীন পথ চলাই জীবন শুধু জীবনের কথা বলাই জীবন ' জীবনমুখী এরকম বহুগানের স্রষ্টা নচিকেতা কলকাতার এই প্রতিভাবান শিল্পী বাংলাদেশেও কম জনপ্রিয় নন সম্প্রতি তিনদিনের সফরে ঢাকায় এসেছিলেন তিনি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ আয়োজিত স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্তি মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত জমকালো অনুষ্ঠানে নচিকেতার গান ছিল অন্যতম আকর্ষণ এছাড়াও একটি ছবির প্লেব্যাক [ . . . ] প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » হাসির বাক্স » বিএনপি , আওয়ামী লীগ , আমলা বালক মানুষের দুই ধরনের প্রবৃত্তি আছে জীবন প্রবৃত্তি মরন প্রবৃত্তি জীবন প্রবৃত্তির মধ্যে আমরা যেটিকে গুরুত্ব দিই তা অনুসারে আমাদের সচেতনতা বোঝা যায় যা করি বা আচরনে প্রকাশ পায় তাই হল সচেতনতা মরন প্রবৃত্তির ক্ষেত্রেও তাই অনেকগুলো চিন্তা কাজের মধ্যে কোনটিকে গুরুত্ব দিচ্ছি তাই হল আপেক্ষিকতা তিনটি সর্বদা বিদ্যমান জিনিস হল ধ্রুবক এই তিনটি সবসময় সাথে থাকে এবং পরিবর্তিত হতে পারে বা স্থিরও থাকতে পারে এগুলো হল পরিবেশ , সময় , বংশগতি ওইদিকে যে সকল বড় মনীষি শিল্পী , মনীষা শিল্প উভয়কেই অভিযুক্ত করিয়াছে তাহারাতো শিল্প ছাড়েন নাই এই ঘটনা হইতে প্রমাণ , শিল্প একদাসমগ্র জনগণের মধ্যে প্রকাশিত ছিল কিন্তু পরে তাহা ছোট একটি শাষকগোষ্ঠির হাতে বন্দী হইয়াছে তাই মনীষি শিল্পীদের এই প্রতিবাদ বা অভিমান মেহেদী বিয়ার আগে সবাই উইকেট নিয়া টেস্ট খেলতে চায় ভাই আইসিএল / ২০ - ২০ খেইলা দেখ রানের পর রান , মজা পাইয়া যাইবা হিট স্ট্রোক হিটস্ট্রোক এক ধরনের হাইপারথার্মিয়া সোজা কথায় শরীরের তাপমাত্রায় অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধিকেই হিটস্ট্রোক বলে শরীরের ভেতরে নানা রাসায়নিক ক্রিয়ার কারণে আমাদের শরীরে সবসময়ই তাপ সৃষ্টি হতে থাকে ঘামের সাহায্যে সেই তাপ শরীর থেকে বেরিয়ে যায় কিন্তু উচ্চ তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার মধ্যে একটানা কাজ করলে শরীরের তাপমাত্রা বাহিরে ছড়িয়ে পড়তে পারে না এর সঙ্গে কম পানি খাওয়ার ফলে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয় ফলে , তা হিটস্ট্রোকে পরিণত হয় কী করবেন : শরীরের বিভিন্ন হিট কন্ট্রোল মেকানিজম যখন ভেঙে পড়ে , তখনই দেখা দেয় হিটস্ট্রোক ০০ প্রথমেই রোগীকে বাড়ির ভেতরে কোনো ঠান্ডা জায়গায় নিয়ে এসে শুইয়ে দিন ০০ ঘরে ফুল স্পিডে পাখা বা এয়ারকন্ডিশনার চালিয়ে দিন ০০ জামার বোতাম খুলে দিন , যাতে শরীর হাওয়া পায় ভারি জামাকাপড় পরা থাকলে ছাড়িয়ে হালকা কাপড় পরিয়ে দিন ০০ কপাল , মুখ , গলায় ঘাড়ে জলপট্টি দিন মুখে - গলায় পানির ছিটা দিন বা স্পেয়ার দিয়ে ১৫ - ২০ মিনিট অন্তর অন্তর স্প্রে করে দিন ০০ ঠান্ডা জলে নূন , চিনি মিশিয়ে রোগীকে খাওয়াতে থাকুন ০০ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের শরণাপন্ন হন সাবধানতা ০০ যাদের বাড়ির বাইরে বেরোতে হয় , তারা চেষ্টা করুন সকাল সকাল বেরিয়ে পড়তে বেলা ১১টা থেকে ৩টা অবধি রোদ না লাগানোর চেষ্টা করুন ০০ বেরোবার আগে - গ্লাস পানি খান সঙ্গে পানির বোতল নিন ০০ চা , কফি বা অ্যালকোহলিক পানীয় পারতপক্ষে খাবেন না এগুলো শরীরে পানিশূন্যতা ঘটায় ০০ রোদ উঠে যাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি বা ওয়র্কআউট করবেন না ০০ দিনে বার গোসল করুন হিট - এগজেশন হিটস্ট্রোক এবং হিট - এগজেশনের লক্ষণগুলো মোটামুটি এক প্রচণ্ড গরমে একটানা - ঘণ্টা রোদে থাকার দরুণ বমিভাব , মাথাঘোরা , মুখচোখ ফ্যাকাসে হওয়া ইত্যাদি হিট - এগজেশনের লক্ষণ কী করবেন ০০ রোদে কাজ করতে হলে , মাঝে মাঝে কাজে বিরতি দিন এবং ছায়ায় বিশ্রাম নিন ০০ সানগ্লাস এবং টুপি অবশ্যই ব্যবহার করুন ০০ ক্লায়িড ইনটেক কমাবেন না ১৫ - ২০ মিনিট অন্তর গ্লোকজ বা পানি খেতে থাকুন হিট ক্র্যাপ বেশ কয়েক ঘণ্টা একটানা রোদে কাজ করলে হিট ক্র্যাপের দেখা দেয় যারা বাইরে কায়িক পরিশ্রম করেন বা খেলাধুলার সঙ্গে যুক্ত , তাদের সাধারণত হিট ক্র্যাপ হয় হাত , পা , তলপেটের পেশিতে সাংঘাতিক ব্যথা বা টান হিট ক্র্যাপের প্রথম লক্ষণ সারা শরীর ভিজে যাওয়া , মাথা ঘোরা , গোলানোর মতো অন্যান্য লক্ষণ দেখা দেয় কী করবেন ০০ যে কাজটা করছেন , তা সঙ্গে সঙ্গে থামিয়ে দিন ০০ পানি বা হালকা ফলের রস খান ০০ - ঘণ্টা পুরোপুরি বিশ্রাম নিন ০০ ঘণ্টার মধ্যে ব্যাথা না কমলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন মডেল সীমানা লেখক বলেছেন : আর আমার সেমিস্টার শেষ হচ্ছে , জান কয়লা কয়লা ! রহস্যে ঘেরা নেপোলিয়নের মৃত্যু দ্ রতন কুমার তুরী তামিম ইকবাল ইমরুল কায়েস শাহরিয়ার নাফিস আশরাফুল রকিবুল / জুনায়েদ সাকিব আল হাসান অলোক কাপালি / সোহরাওয়ার্দি শুভ মুশফিকুর রহিম রাজ্জাক ১০ মাশারাফি / রুবেল / নাজমুল ১১ শফিউল এই দলে আশরাফুলকে রাখা নিয়ে অনেকে আপত্তি করতে পারে তবে আমার বিন্দু পরিমান সন্দেহও নেই কে নিয়ে সাকিব সিডন্স কি জন্য তাকে জিম্বাবুয়ের সাথে এক ম্যাচ খেলিয়ে বসিয়ে দিল জানি না এটা একটা বিরাট ভুল করেছে কারণ বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের সাথে এক্সপেরিমেন্টের কোন সুযোগ নেই তারপরেও আমি রাখবো আশরাফুলকে আজকে বুলবুলের একটি কলাম দেখলাম কালের কন্ঠে আমি যে কনসেপ্ট নিয়ে দলটি করেছি উনিও একই কথা বললেন প্রথম জন ব্যটসম্যান বাংলাদেশকে একটি দুর্দান্ত সূচনা এনে দিতে পারলে তও কেল্লাফতে আর না হলে রাকিবুল , মুশফিকের সংযমি ব্যাটিংতো আছেই বুলবুলের কলামের চুম্বক অংশ : " আমার বিশ্বকাপ দল গড়তে বসে এত পেছনে ফিরে যাওয়াটা খুবই প্রাসঙ্গিক বিশ্বমঞ্চে প্রথমবার খেলতে গিয়েই অভিজ্ঞতার মূল্য আমরা বুঝেছিলাম ২০০৩ সালে পরের বিশ্বকাপে অভিজ্ঞদের বঞ্চনার আগুনে পোড়ানোর ফল কী হয়েছিল , সেটাও আপনাদের অজানা নয় কালের কণ্ঠে আমার সর্বশেষ কলামেও উল্লেখ করেছিলাম যে বিশ্বকাপ একজনের ক্রিকেটীয় সামর্থ্য প্রমাণের পাশাপাশি তার স্নায়ুর পরীক্ষাও নেবে এখানে সে - সফল হবে , যার কিনা এমন পরীক্ষায় পাস করে আসার অভিজ্ঞতা আছে কাজেই দল গড়ার সময় আমি ফর্মের পাশাপাশি অভিজ্ঞতাকে প্রাধান্য দিয়েছি জন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান আশরাফুল আমার দলে থাকবেই থাকবে এখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়মিতই জয়ের দেখা পাচ্ছি আমরা বড় দলকেও হরহামেশাই হারাচ্ছি অথচ একটা সময় লম্বা বিরতি দিয়ে একেকটা জয় কিন্তু ছেলেটার ব্যাটেই লেখা হত হ্যাঁ , অনেক দিন ধরে ওর খুব একটা ভালো সময় যাচ্ছে না যার ভিত্তিতে সাধারণ মানুষের মধ্যে আশরাফুলবিরোধী একটা মনোভাবও নাকি তৈরি হয়ে গেছে আপনাদের বলছি , একজনের পিঠ থেকে সমর্থনের হাত তুলে নেওয়া কিন্তু কোনো সমাধান নয় ওর পাশে থাকলে ঠকবেন না টিম ম্যানেজমেন্টকে বিশেষ করে বাংলাদেশ দলের কোচকে বলব , আশরাফুলকে ' কনফিউজ ' করে খেলাবেন না প্লিজ বাদ দেওয়ার ভয় না দেখিয়ে ওকে সাহস দিন ভালো করলে বড় মঞ্চে আপনার মুখও উজ্জ্বল হবে " ফারুক আহমেদও রেখেছেন আশরাফুলকে তার পছন্দেট দলে " মিডল অর্ডারে আমার পছন্দ আশরাফুল , অলক সাকিব প্রথম দুটি নামে অনেকের ভুরু কোঁচকাতে পারে কিন্তু আমার কাছে আশরাফুল এখনো আশরাফুল বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে ওকে স্কোয়াডে না রাখাটা হবে বোকামি তবে ভারতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে আমি ওকে একাদশে রাখব না যাতে আশরাফুলের ওপর থেকে প্রত্যাশার চাপটা একটু কমে সে জায়গায় ব্যাটিং অর্ডারের চার নম্বরে খেলবে অলক কাপালি " বাংলাদেশের প্রথম বিশ্বকাপের নায়ক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু যাকে দলে নেয়া নিয়েও স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছিল তিনিও আশরাফুকে দলে রেখেছেন আমার ১৫ জনে জিম্বাবুয়ে সিরিজে খেলা বাংলাদেশ স্কোয়াড থেকে পরিবর্তন একটিই শাহরিয়ার নাফীসকে স্কোয়াডে রেখেছি এতে একজনকে বাদ দিতেই হতো মোহাম্মদ আশরাফুল নাঈম ইসলামের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নিতে হয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সম্প্রতি আশরাফুলের ফর্ম ভালো যাচ্ছে না তবে বড় আসরে ওর ওপরই আমি আস্থাশীল দ্বিপক্ষীয় সিরিজ আর বড় কোনো টুর্নামেন্ট সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার বড় আসরে আশরাফুলই আমার পছন্দ একটা দল গড়তে গেলে পরিস্থিতি , পরিবেশ বিবেচনায় কেউ সুযোগ পায় , কেউ বাদ পড়ে নাঈম ইসলামের প্রতি তাই সহানুভূতি রয়েছে কিন্তু দলে রাখতে পারছি না শফিকুল হক হীরাও রেখেছেন তার দলে আশরাফুলকে মোহাম্মদ আশরাফুলকে নেওয়ার পেছনেও কোনো আবেগ নেই এখন অনেক পারফরমারের ভিড়ে আমরা বোধ হয় ওর অবদান আর ক্রিকেটীয় সামর্থ্যরে কথা দিব্যি ভুলে যাই আমি নিশ্চিত যে রান করবেই ওর মতো একজন বিশ্বমানের খেলোয়াড় পরপর ছয় ম্যাচে ব্যর্থ হতে পারে না জন্য আমি ওকে শুধু দলেই রাখছি না , একাদশেও নিচ্ছি আরেক সাবেক অধিনায়ক রাকিবুল হাসানও রেখেছেন আশরাফুলকে জুনায়েদ রান করছেন তবে বড় ম্যাচের বড় খেলোয়াড় মোহাম্মদ আশরাফুলকে আমি তিনে খেলাব বিশ্বকাপ অনেক বড় আসর , এটা ভুলে গেলে চলবে না ব্যাটসম্যানশিপের বাইরে ফিল্ডার আশরাফুলও জুনায়েদের চেয়ে এগিয়ে আরেকটি কারণ আছে ভারতের বিপক্ষে আমি খুব বেশি বাঁ - হাতি ব্যাটসম্যান খেলানোর পক্ষপাতী না কারণ ভারতের অফস্পিন ডিপার্টমেন্ট খুব শক্তিশালী হরভজন সিং আছেন ইয়াবা একটি থাই শব্দ মূলত ট্যাবলেটে মেথ এম ফ্যাটামিন নামে এক ধরনের কাঁচামাল ব্যবহার করা হয় এটিই সাময়িক উত্তেজনা ছড়াতে সাহায্য করে এছাড়া এর মধ্যে থাকে ক্যাফেইন আকর্ষনীয় করতে মূল উপাদানের সঙ্গে আঙ্গুর , কমলা বা ভ্যানিলার ফ্লেভার মেশানো হয় ক্যান্ডির মতো দেখতে ক্ষুদ্রাকৃতির ট্যাবলেটটি গোলাপী , কমলা , সবুজ লাল রংয়ের হয়ে থাকে সেবন করলে ক্ষতির পরিমাণ হেরোইন কোকেন কিংবা ফেনসিডিলের চেয়েও বেশি শরীরের সাময়িক উত্তেজনা , অবসাদ দূর করলেও ক্ষতির মাত্রা অনেক বেশি তিন উপায়ে ট্যাবলেট সেবন করা হয় প্রথমত , মুখে রেখে গিলে খেয়ে কিংবা অ্যালুমিনিয়ামের ফয়েলের উপর রেখে নীচ থেকে তাপ দিয়ে গলিয়ে ধোঁয়া নেয়া কিংবা গুড়ো করে পানির সংগে মিশিয়ে সিরিঞ্জের মাধ্যমে গ্রহন করা হয় সেবনকারী ক্রমশ এর ডোজ বাড়াতে থাকে সেবনের ফলে শরীর ক্রমশ নিস্তেজ হয়ে পড়ে মেজাজ খিটখিটে , রাত কাটে নির্ঘুম , গলা - মুখ শুকিয়ে আসতে থাকে প্রচন্ড গরমের অসহ্য অনুভূতি বাড়তে থাকে দীর্ঘ আসক্তির ফলে উচ্চ রক্তচাপ , অস্বাভাবিক সন্দেহ , এক পর্যায়ে সিজোফ্রেনিয়ার মতো রোগে আক্রান্ত হয় সেবনকারী সর্ব প্রথম আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ' আলাইহি ওয়াসাল্লাম অতঃপর তাঁর উম্মাত পুল সিরাত পাড়ি দিবেন আর সে দিন একমাত্র রাসূলগণ কথা বলবেন রাসূল ( আলাইহিমুস সালাম ) দের কথা হবে অনন্তকাল ধরে আমি হেটে চলছি শত শত অলোকবর্ষ দূরের অনন্ত নক্ষত্রের মায়াভরা পথে আমার চলার পথ আঁধারের নিষ্ঠুরতায় মোড়ানো - কিন্তু আমি চলছি আলোর পথে নক্ষত্রের রূপালি রাত , শিশিরের কোমল স্পর্শ , মৃদুমন্দ বাতাস আমার ক্লান্তিকে শুষে নেয় - আমি জড়া - মৃত্যুহীন অনন্ত যৌবনা ২২ বছরের তরুণ যুবক আমার জন্ম হয়েছে সেই সে আদিম যুগে পৃথিবীর বয়স আমার বয়স সমান আমার পথের কোনো শেষ নেই - আমি পথ দিয়ে চলি না ; আমার পায়ের তলায় পথের জন্ম হয় নক্ষত্রের মায়াভরা রাত সুদূরে জ্বলছে সপ্তর্ষিমণ্ডল , পৃথিবীর তাবৎ বৃক্ষ উর্ধ্বপানে আপন গতিতে চলছে , নিরবিচ্ছিন্ন গতির মায়ায় অনন্তের পথে ওদের অবিরাম ছুটে চলা পরিব্রাজকের পথ চলা আর আমার পথ চলায় পার্থক্য যোজন যোজন ; আবিষ্কারের নেশা আমাকে কখনও টানে না - আমি বেখেয়ালে চলি বিদিকে নগরে স্বাগতম ! ! আগেই স্বাগতম জানাই ফেলছি কিনা কে জানে , গত কয়দিনে অনেকরে স্বাগতম জানাইছি মনেও নাই কারে কারে জানাইছি পোস্ট করা হয়েছে : মঙ্গল এপ্রিল ০৮ , ২০০৮ : ০৫ অপরাহ্ন নারে ভাই ভুল বুঝেন কেন ম্যাক বিখ্যাত জানি কিন্তু দেখি নাই বলেই বললাম আর কি পোস্ট করা হয়েছে : বুধ জুন ২৯ , ২০১১ : ৪২ অপরাহ্ন কিছু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়েও বুয়েটের মত গ্রেডিং পদ্ধতি অনুসরণ করে ( ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্ট কমিশনও এমনই গাইডলাইন দিয়েছেন ) ; অথচ সেসব জায়গায় ফাইনাল পরীক্ষায় কিন্তু বুয়েট / ডুয়েট / চুয়েট / কুয়েট - এর মত সম্পুর্ন সিলেবাসের চাপ নিতে হয় না , কারণ মিড টার্ম পরীক্ষায় কিছু সিলেবাস সম্পন্ন করা হয়ে থাকে ফলশ্রুতিতে দেখা যায় , কম মেধার ছাত্র হওয়া সত্বেও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা ছাত্রর গ্রেড পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রের গ্রেডের চেয়ে বেশি হয় ( অনেকটা SSC পরীক্ষার ফলাফলের মত ) যেমন সামহোয়্যার ইন - ব্লগার মাহমুদুল হাসান রুবেল জানিয়েছেন এই উদ্যোগের সাথে . জাফর ইকবাল স্যার একাত্মতা ঘোষনা করেছেন , উনি স্বাক্ষর গ্রহণের ফর্ম চেয়েছেন . . . লেখক বলেছেন : লৈলে চুপে চুপে লয়া যাও বৈলা কয়া নিয়া আবার ডাট দেখায়া আইসা ফালায়া দিসি কৈলে মেজাজটা বিলা হয় ১১ প্রাদেশিক প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে ১৫ মার্চ তারিখে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সকল দাবী - দাওয়া মেনে নিয়ে সংগ্রাম পরিষদের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন চুক্তির শর্ত অনুসারে ১৫ মার্চেই বন্দীদের মুক্তি দেয়া হয় ফলে পরিস্থিতি শান্ত হয় ঢাকা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শহর যা বাঙালি সংস্কৃতির একটি ছবি বলা চলে ঢাকায় বসবাসকারীদের কিছু অংশের পূর্বপুরুষরা ভারতীয় তারা অনেকেই ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় ভারত থেকে এসেছিলেন এদের মধ্যে কিছু বিহারী মুসলমানও ছিল এদের সংখ্যা বর্তমানে কয়েক লক্ষ এখানকার বেশির ভাগ লোক মুসলমান সম্প্রদায়ের কিন্তু সাথে বহু হিন্দু ধর্ম , খ্রিস্টান ধর্ম এবং বৌদ্ধ ধর্ম ধর্মানুবলম্বী সম্প্রদায়ের লোক বসবাস করে ঢাকায় বসবাসকারী প্রায় সবাই বাংলা ভাষায় কথা বলে , তবে কিছু লোক ইংরেজি ভাষা এবং উর্দু ভাষা বুঝতে বলতে পারে ঢাকা শহরে অনেক গুলো স্কুল আছে যারা ইংরেজি ভাষাকে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে ঢাকার বাসিন্দাদের কিছু অংশ খুব শিক্ষিত এবং আধুনিক আমানুর রহমান রণি , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ঢাকা ওয়াসার উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ( রিসার্চ প্লানিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট ) . লিয়াকত আলী চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও অফিস করছেন তার মেয়াদ বৃদ্ধি করা . . . . বিস্তারিত পড়ুন » ছবিগুলো ব্রিটিশ লাইব্রেরীর সৌজন্যে সংগ্রহ করেছেন ওয়াশিম খান পলাশ , প্যারিস থেকে আমার বন্ধু মাসুম লন্ডনে আছেন মূলত সেই আমার - মেইলে ঢাকা শহরের গ্রাম বাংলার প্রায় ১৫০ বছর এর আগের কিছু দুর্লভ ছবি পাঠিয়েছে আমি ব্লগের সকল পাঠকদের নিকট শেয়ার করার জন্য এগুলি পোস্ট করছি আমি বুঝাতে চাচ্ছি একসময় ঢাকা গ্রাম বাংলার ছবি কেমন ছিল , আর আজ কালের বিবর্তনে কেমন হয়ে গেছে ! হাসলে তোমার দাঁতের মাড়ি দেখা যেত খাপ - খোলা তলোয়ারের মত ধারাল বা চাঁদের আলোর মত স্নিগ্ধ সৌন্দর্য না থাকলেও তুমি সব মিলিয়ে অপছন্দ করার মত মেয়ে ছিলে না তবে অপরিচিত কেউ নিশ্চিত ধাক্কা খাবে বেঢপ হাসি দেখে তুমি হাসার সময় শুধু মুখের নিচের অংশের দিকে তাকালে তোমাকে আমার ডাইনী মনে হতো - এখন এই উপরের স্ক্রীন এর মত আপনার কম্পিউটার থেকে আপনার শেয়ার করা প্রিণ্টারকে দেখিয়ে দিতে আপনার সঠিক অপশন টি নির্বাচন করে পরবর্তি পদক্ষেপগুলো শেষ করে নিন উদাহরণ হিসেবে বলা যায় , ২০০৫ সালের ৩০ মে পল্লবীতে পুলিশের ক্রসফায়ারে সাইদুল নামে এক সন্ত্রাসী মারা যায় প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব সাজায় , ৩০ মে রাতে সাভারের আমিনবাজার এলাকা থেকে দুই সহযোগীসহ সাইদুলকে গ্রেফতার করা হয় জিজ্ঞাসাবাদে সে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয় রাতে তাকে নিয়ে পল্লবীর বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্র , মাদক উদ্ধার অপর সহযোগীদের অভিযানে নামে রাত ৩টার সময় পুলিশ পল্লবীর শহীদবাগ কালাপানি এলাকার সাগুপ্তা হাউজিং প্রজেক্টের মাঠের কাছে গেলে সাইদুলকে ছিনিয়ে নেয়ার জন্য তার সহযোগী সন্ত্রাসীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় পুলিশও পাল্টা গুলি করে গোলাগুলি চলাকালে পালিয়ে যাওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই সাইদুল মারা যায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সাইদের নামে জোড়াখুনসহ তিনটি হত্যা মামলা আছে বিএনপি আহূত হরতাল স্বতঃস্ফূর্ত হয়নি তারা জনগণকে জোরপূর্বক হরতাল মানতে বাধ্য করছে আসলে হরতালের গাড়ির হর্ন এর আওয়াজমুক্ত পরিবেশে ঘুমানোই ছিল তাদের মূল লক্ষ্য . . . বিএনপি অথর্ব দলে পরিনিত হয়েছে . . আসল এবং জলন্ত ইস্যু ( তেল - গ্যাস - শেয়ার বাজার কেলেংকারী ) বাদ দিয়ে তারা শুধুমাত্র কেয়ারটেকার আন্দোলনের মত একটি সম্পুর্ন রাজনৈতিক ইস্যুতে হরতাল ডেকেছে . বিএনপি সুজন , পরিবেশ ৩৫ বছর বয়েসে ' বৈদ্যুতিক চুম্বক তরঙ্গ ' সম্বন্ধে গবেষণায় মনোনিবেশ করেন পরের বছর থেকেই বিষয়ে নিবন্ধ প্রকাশ শুরু করেন তার গবেষণার প্রধান দিক ছিল উদ্ভিদ তড়িত্ চৌম্বক এই গবেষণা তিন ভাগে ভাগ করা যায় মানুষ যে আসলেই অনন্য একটি প্রাণী তাতে কোন সন্দেহ নেই মানুষের " সংস্কৃতি " আছে , যা অন্য কোন প্রাণীর নেই মানুষের বিবর্তনে এই সংস্কৃতিটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক সংস্কৃতির প্রবাহ আর জিনের প্রবাহ প্রায় একই রকম , তাই সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও জৈববিবর্তনের অনুরুপ বিবর্তন ঘটতে পারে আজকে জীবজগতের সাথে লক্ষ বছর আগের জীবজগতের যেমন খুব একটা সাদৃশ্য নেই , তেমনি শেক্সপিয়রের ইংরেজির সাথে আধুনিক ব্রিটিশ ইংরেজি মেলানো বেশ দুস্কর ভাষা - সংস্কৃতি নন - জেনেটিক উপায়ে বিবর্তিত হয় এবং বিবর্তনের হার ভয়ানক বেশি , আমরা অনেকটা চোখের সামনেই ভাষাকে বিবর্তিত হতে দেখি সময়ের প্রবাহে বস্ত্র খাদ্যাভ্যাসের ধরন , উৎসব প্রথা , স্থাপত্যশৈলী , শিল্প , প্রযুক্তি , প্রকৌশল ইত্যাদির পরিবর্তন দেখলে মনে হয় এই পরিবর্তন যেন দ্রুত গতির জেনেটিক বিবর্তন , যদিও জেনেটিক বিবর্তন বা জ়ৈববিবর্তনের সাথে সাংস্কৃতিক বিবর্তনের কোন সম্পর্ক নেই জৈব বিবর্তনের মত এই পরিবর্তনটাও গঠণমূলক হতে পারে লেখক বলেছেন : হুম একদম ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট . . . . . তো আপনে লেখা শুরু করবেন তো ? ? এক সময় কলকাতা থেকে দিল্লী রাজস্থান দূরপাল্লার ট্রেনে অনেক যাতায়াত করেছি , কিন্তু দেখিনি বটে আর ট্রেনে স্টপেজ কম থাকলেই কিন্তু আমার বেশী ভাল লাগে কী পড়াইলেন ভাইডি . . . স্তব্ধ হইয়া গেছি একেবারে অপুর্ব তায়েফ আহমাদ বলেছেন : অন্য ব্লগে জবাব দিয়েছি : - ) * সমাজ জীবনের বৃহত্তর কর্মক্ষেত্রে নারীর ব্যাপক অংশগ্রহণকে ইসলাম অনুমোদন করছে না কেন ? এটা কি নারীর মেধা , যোগ্যতা প্রতিভার অবমূল্যায়ন নয় ? ২০০৯ সালের ১৭ মার্চ কাফরুল থানায় কোকো এবং সায়মনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের ( দুদক ) সহকারী পরিচালক আবু সাইদ মামলা দায়ের করেন লেখক বলেছেন : আমরা হইলাম ম্যাংগো পিউপল তাই আমাদের চুপচাপ দেখা ছাড়া উপায় নাই তবে অনেক মিডল ক্লাস ফ্যামিলির ছেলে নোংরা রাজনীতির স্বীকার আমি ওদেরকে ট্রিবিউট দেয়ার জন্য লেখাটা লিখেছি ধের্য্য নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সাধারণভাবে সিনেটে জোর বেশী থাকে অর্থবানদের তবে রোমের গোটা ইতিহাস জুড়ে তাদের সঙ্গে জনগণপন্থী বলে যারা পরিচিত তাদের বিরোধ চলছে সিজার এই বিরোধ জানেন জানেন বলেই ঋণগ্রস্ত হয়েও জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পেরেছেন তার চাপ কত সেটা সেনেট হাতে - নাতে দেখেছেও সিজারকে ছুঁড়ে ফেলে দিলেও সে ফিরে আসে রোমের রাস্তায় তার জন্যে যে হিংস্র জনতা নেমে পড়ে তাকে ঠেকানো অসম্ভব একটা গৃহযুদ্ধ না বাঁধিয়ে সেটা হবেনা , আর তার দায় নেবে কে ? কাজেই সিজার এখনো বেঁচে নইলে যে ' বছর কন্সাল থেকেছে , প্রো - কন্সাল হয়েছে সেই সময়ে তার পদের অপব্যবহার সবাই জানে কিন্তু তার সঙ্গেই এটাও সত্যি যে সেই ভূমিসংস্কারে উদ্যোগি ছিল সবচেয়ে বেশী প্রথমে ক্রাসাসের সঙ্গে তারপরে তার সঙ্গেই ক্রাসাসের বিরোধি পম্পেইকে জুড়ে নিয়ে যে ট্রিয়াম্ভিরেট সে বানিয়েছিল তার একটা জনপ্রিয়তার চাল ছিল তার ভূমি সংস্কার করা রোম রাষ্ট্রের অব্যবহৃত জমি গরীব রোমানদের মধ্যে বাঁটোয়ারা করে দেওয়ার পরিকল্পনাটা সিজারেরই ছিল দরকারে তার বিরোধ করলে সেনাবাহিনী নামিয়ে বিরোধিদের মোকাবিলার হুমকি সে আর পম্পেই দুজনেই দিয়েছিল পম্পেই - এর বাহিনী রোমের পথেঘাটের দখল নিল সিজারের সঙ্গে যে কন্সাল ছিল সেই বিডুলাসকে ঘরে ঢুকিয়ে রেখেছিল সিজারের লোকেরা বিডুলাসের বিরোধিতা একটা তামাশার বিষয় হয়ে দাঁড়াল মজা করে বলা হত দুজনের কন্সালশিপ চলছে রোমে জুলিয়াস আর সিজারের গণতন্ত্র কত অবধি যেতে পারে নিয়ে সিজারের কোন ভুল ধারণা ছিলনা কখনোই তাকে কোথায় ভাঙ্গতে হবে , কোথায় তাকেই মহান করতে হবে এই ধারণা সিজারের থেকে শিক্ষণীয় ব্রিটেনের উপকূলে জাহাজ ভিড়িয়ে অপেক্ষা এবার ভাগ্যের দেবীটির সঙ্গে মোলাকাতের গণতন্ত্র আজকের যুগে সত্যি অচল কঠিন কোন শাসক না থাকলে সমস্যা গলিক , নর্ডিক , কেল্টিকদের অসংখ্য উপজাতীরা , পার্থিয়ানরা - যাদের হাতে বন্ধু ক্রাসাসের পরাজয় আর মৃত্যু ট্রিয়াম্ভিরেট খতম করে দিয়েছে - মিশরিয়রা , গ্রীকদের প্রবল বিদ্রোহী মন , দাসেদের মৃত আত্মাগুলোর অপেক্ষা এসব থেকে রোম কোথায় নিরাপদে থাকবে , কিভাবে ? কিছুদিন আগে স্পার্টাকাসকে শুইয়ে দেওয়া গ্যাছে , কিন্তু তাতে কি ? এই তো সেদিন আবারো জার্মানগুলো আক্রমণ করেছিল সিজার তাদের পিছু ধাওয়া করে তাদের রাইন পেরিয়েছিল ব্রীজ বানিয়ে দেখিয়ে এসেছিল রোমানরা কেন শ্রেষ্ঠ ! সেই ব্রীজ আসার পথে ভেঙ্গে দিয়ে এসেছে তারপরে ভেনেট্টিরা ? তারা তাদের নৌবহর নিয়ে কম ভুগিয়েছে সিজারকে ? বিদ্রোহীকে শাস্তি না দিলে হবেনা ব্রিটেনেও সেই কারণেই আসা শক্তি নিয়ে কোনো ভুল ধারণা থাকতে দেওয়া যাবেনা মানুষ শক্তিকেই একমাত্র ভয় করে আর শক্তি না থাকলে শাসন একটা অর্বাচীন ভাবনা মাত্র সিজার দুর্বল একথা যেন কবরে শুয়ে থাকা লোকটাও না ভাবতে পারে তারও ভাবনা এলে মনে পড়ে যেন সিজার মৃত্যুর থেকেও কঠিন এবং নির্মম ! আগেরবার রোম থেকে জাহাজগুলোর দুরবস্থার জন্যে ফিরে যেতে হয়েছে সিসেরোকে সেই অভিযানের রোমহর্ষক বর্ণণা সিজার দিয়েছে , কিন্তু সাফল্যের কাহিনী বিস্তারিত বলতে পারেনি এবারে সঙ্গে বণিকদের নিয়ে এসেছে সাফল্য অর্জন না করে ফেরা যাবেনা সিজার ফিরবে , কিন্তু গল - নয় , রোমে স্বরূপ সামনের রাস্তার দিকে তাকায় আজ আর ক্লাস করতে ইচ্ছা করছে না সে তার মানিব্যাগের ভাঁজ থেকে অনেক যত্ন করে রাখা , চ্যাপ্টা হয়ে যাওয়া সিগারেট টা বের করে হাতের তালু দিয়ে গোল আঁকার চেষ্টা করে ৫০ বার পঠিত | টি মন্তব্য | রেটিং + / - | বাকিটুকু পড়ুন | অজিত বলেছেন : একমত তবে এদেশে হরতাল ছাড়া বিরোধী দলের কার্যকর প্রতিবাদের পথটা কি ? ? ? সেটা কিন্তু একটা বড় প্রশ্ন - অনেকের হয়তো মনে আছে গত বছর চীনের পশ্চিম কোণে শিংকিয়াং - কি ঘটেছিল উইঘুর বিচ্ছিন্নতাবাদী ( বা স্বাধীনতাকামী , যেইভাবে দেখতে চান ) , তাদের সাথে চাইনিজ গোষ্ঠী / সরকারী দলের সংঘর্ষ লাগে হিমালয়ের তিব্বতীদের মতো উইঘুরদেরও আছে স্বতন্ত্র সত্তা তারা জাতিগতভাবে ' হান ' চাইনীজ - দের থেকে আলাদা তাদের ভাষা ভিন্ন আর ধর্মের দিক থেকে তারা ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী বেশীদিন আগের কথা নয় , এই উইঘুর - রাই ছিল শিংকিয়াং - এর নিরংকুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায় কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে এই অঞ্চলে ঢালাও হারে চাইনিজ এসেছে - ১৯৪৯ সালে যারা ছিল জনসংখ্যার মাত্র শতাংশ , তারাই দেখা যায় আজকে ৪০ % - পৌঁছে গেছে এই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে তিব্বতেও অনেকের মতে তিব্বতে বা উইঘুরদের দেশে চীনারা সরকারী মদদে যা করছে , সেটার একটাই সঠিক নাম দেয়া যায় - তা হলো দখলদারিত্ব , বা চৈনিক সাম্রাজ্যবাদ সরাসরি ethnic cleansing না হলেও সুপরিকল্পিত social engineering এইসবের প্রতিবাদে , অনেকদিনের চেপে থাকা উইঘুর অসন্তোষের বিস্ফোরণ হলো গত বছর জুলাই মাসে হতাহতও হয়েছিল কিছু সংঘর্ষের পরে বেশ কিছু উইঘুর বিচ্ছিন্নতাবাদী দেশ থেকে পালিয়ে সুদূর কম্বোডিয়াতে গিয়ে আশ্রয় নেন তারা রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেন ভালো কথা , যদি পালিয়ে বাঁচতে পারে কিন্তু ডিসেম্বর মাসে এসে এদের দৌড় শেষ হয়ে যায় কম্বোডিয়া সরকার বিশজন উইঘুরকে ধরে চীনা কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেয় প্রথম ছবি ' ম্যাডাম ফুলি ' - তে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়ে রীতিমতো হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিলেন শহীদুল ইসলাম খোকনের আবিষ্কার সিমলা তারপর থেকে নিয়মিতভাবে কাজ করে চলেছেন চলচ্চিত্রে সুঅভিনেত্রী হিসেবে পরিচিত . . . প্রথমেই বলে নেয়া ভালো , যে ইউনূসকে নিয়ে দু ' চার কথা বলেছি , তিনি ব্যক্তি ইউনূস নন , তিনি একটি ব্যবস্থা মতের ধারক ফসল খুব সংক্ষেপে বলতে গেলে , তিনি মনে করেন দারিদ্র বিমোচন সম্ভবপর হতে পারে ক্ষুদ্র ঋণ এবং সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আমরা হয়তো ক্ষুদ্র ঋণ সামাজিক ব্যবসা নিয়েই কথা বলতে পারতাম , সেটাই শোভনীয় হতো , কিন্তু . ইউনূসের কথা বার বার আসছে ; কেননা , মাইক্রোক্রেডিটের সর্বোচ্চ বিকাশ ঘটেছে তারই হাত দিয়ে তিনি একটি প্রতীক হয়ে উঠেছেন এবং - সত্য , নোবেলপ্রাপ্তির আগে থেকেই তিনি আলোচিত ব্যক্তি / ব্যক্তিত্ব এবং নোবেল না পেলেও তাকে নিয়ে আমাদের আলোচনা করতে হতো এই অনাসৃষ্টির কথা আপনাকে কে বলেছে আকাশ ? তিনি শিল্পী বিহারী , এখন প্রায় ভাবের শিল্পী , দৃষ্টি হারিয়েছেন কিনা ! কিন্তু নিজেকে অনাসৃষ্টি বলছেন কেন ? কী জানি , হঠাৎ মনে হল আমাকে দেখার পর থেকেই কি ? ঠোঁট কামড়াল অমিতা , দীঘল আঁখিতে আকাশ বিদ্ধ করল হয়তো কিছুটা চোখ নামিয়ে বলে , আমার সৃষ্টি নাম দিয়ে ছোট বয়েসেই মা মারা যান আসলে আমি সৃষ্টিছাড়া আকাশ এক বার মেঘে ঢাকল আবার মেঘ সরিয়ে হাসল সেই হাসিতে জল ছিল সেই জলে ভিজল সৃষ্টি এই প্রবাসে এসেছেন কেন আকাশ ? ইচ্ছে ছিল , এক অসমাপ্ত জীবনশিল্পের খেই ধরব অসমাপ্ত কেন ? কোনও জীবনশিল্পই কি সমাপ্ত হয় ? ইচ্ছে ছিল , সে ইচ্ছে কি আর নেই ? মনে হচ্ছে আর এক জীবনশিল্পের সূচনা হয়ে গেছে সৃষ্টির আকাশে আলো জ্বেলে দিল অবুঝ পুরুষ বাইরে আঁধার নামছিল , ভিতর আলোময় নারীও পরিমলের সমর্থক , গডমাদার - তাইতো জনের ধর্ষক গ্রুপের তিনি নেত্রী বা প্রধান শিক্ষক ভাই ? লেখক বলেছেন : আচ্ছা এইবার বুঝলাম - পীর আর রামু মানে কি কিন্তু রাতমজুরকে আজকাল দেখিনা কেনো ? ? সে ভালো আছে তো ? ? ? গত এক মাসের ব্যবধানে বিলীন হয়েছে অন্তত ৪০টি বাড়ি কয়েকশ ' একর আবাদি জমি আর এভাবে ক্রমাগত ভাঙনে গত কয়েক বছরে যমুনা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে ২৫ - ৩০ হাজার ঘর - বাড়ি কয়েক হাজার একর আবাদি জমি , বেশ কয়েকটি হাট - বাজার , শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , মসজিদ - মাদ্রাসা এবং চৌহালী উপজেলা পরিষদের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা মূলত ডায়াবেটিস দু ধরনের টাইপ - ডায়াবেটিসঃ এই রোগে অগ্ন্যাশয়ের যে কোষগুলো ইনসুলিন তৈরি করে সেগুলো ধ্বংস হয়ে যায় | পরিণতিতে যাদের টাইপ - ডায়াবেটিস আছে তাদের ইনসুলিন লক্ষণ হয় অতি সামান্য , অনেক সময় হয়ই না | বেঁচে থাকার জন্য এসব রোগীকে অবশ্যই নিতে হয় ইনসুলিন ইনজেকশন অথবা ইনসুলিন পাম্প | আজকাল শ্বাসের মাধ্যমে ইনসুলিন গ্রহণের চেষ্টা চলছে | ধরনের ডায়াবেটিসের অন্য নাম ' তরুণ - বহুমূত্র ' , বেশি হয় শিশু কম বয়সীদের | লেখক বলেছেন : অনেক দিন পর নিপ্পন যে . . . কি খবর ? ভুইলা গ্যালেন নাকি সবাইকে ? আপনার সংক্ষিপ্ত মন্তব্যটা মোটেও সংক্ষিপ্ত হয়নি . . . ভালো থাইকেন . . সরকার বছর শুরু করেছিল দুটি বিষয়কে অগ্রাধিকার দিয়ে সংবিধান সংশোধন যুদ্ধাপরাধের বিচার আগে থেকেই সকলের জানা ছিল যুদ্ধাপরাধের বিচার হবে একটি দীর্ঘমেয়াদি বিষয় তবে সংবিধান সংশোধনে বছরের শুরুতে অনেকেরই প্রত্যাশা ছিল বছরের মধ্যেই সরকার একটি কার্যকর সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবে সরকারপক্ষ সারা বছরই নিয়ে ব্যাপক তৎপরতা দেখিয়েছে সেই তৎপরতার সূত্র ধরে জাতীয় রাজনীতিতে ঘটে গেছে অনেক কিছু নিয়ে বছরজুড়ে সরকারপক্ষের নানা মুনি নানা পথ দেখিয়েছেন কেউ বলছেন , বাহাত্তরের সংবিধানে ফিরে যাওয়া হবে কেউ বলছেন , ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ হবে আবার কেউ কেউ বলছেন , তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হবে শেষমেশ দেখা গেছে , সরকার কাউকে হতাশ করেননি বছর শেষে সংবিধান প্রশ্নে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন জানা গেছে , নতুন বছরেই পাওয়া যাবে পুনর্মুদ্রিত নতুন সংবিধান আর সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার চেতনাসংক্রান্ত অনুচ্ছেদ পুনর্বহাল হচ্ছে আবার এই চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক কিছু বিষয় পাঁচটি সামরিক ফরমানও থাকছে পুনর্মুদ্রণের পর সংবিধানে বিসমিল্লাহির - রহমানির রাহিম , রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম , ধর্মনিরপেক্ষতা এবং ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার বিধান সবই একসঙ্গে দেখা যাবে সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে বিভিন্ন মহলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে বছর শেষে সংবিধান নিয়ে সরকারের সারা বছরের নানা উদ্যোগ নিয়ে অভিযোগ উঠেছে , সরকার অনেক কিছু করেছে কিন্তু তার যোগফল শূন্য ফিরে দেখা যাক সংবিধান নিয়ে সারা বছরের নানা আলোচনার দিকে আমরা কতটা অদ্ভুত কোন কিছু ভালো হলে credit টা নিজেকেই দেই আর মনের মত না হলে ভাগ্যকে দোষারোপ করতে থাকি কিন্তু কখনও কি এটা ভাবি , যা কিছু ভালো হয়েছে ভাগ্যগুণে ভালো হয়েছে আর যা কিছু ভালো হয়নি নিজ দোষেই খারাপ হয়েছে . . . তো এই যখন অবস্থা , আমি কলেজের ক্লাস রুমের লাস্ট বেঞ্চে ( ওইটা আমার ফিক্সড সিট ছিলো ) এক জোড়া কানের দুল খুঁইজা পাই ! রুপালি আলোয় ঝকমক করতেছে ! নিশ্চই মর্নিং শিফটের কোনো মেয়ের দুল এইটা ! হাতে নিতেই ক্যামন মন ভইরা ওঠে ! হয়তো এই মেয়েটার সাথে আমার জীবনেও কোনোদিন দ্যাখা হবে না ; হয়তো কোনোদিন যদি দ্যাখা হয় - আমি জানবো না এই মেয়েটার - এক জোড়া দুল আমার হাতের মুঠোতে ছিলো বহুক্ষণ , অবাক বিষ্ময়ে ; হয়তো মেয়েটাকে কোনোদিন চিনে ফেললেও তার চেহারা দেখে আমার পালানোর পথ খুঁজতে হবে ! এই সবগুলো সম্ভাবনায় দুলতে দুলতে আমি খুব উপভোগ করি ওই সময়টুকূ ; সে সময় পরপর বেশ কিছুদিন দুলজোড়া রোজ হাতে নিয়ে দেখতাম . . . ভীষণ ভালো লাগতো ! আবার রাত হলেই কল দিতাম লুমেন - কে , অধিকাংশ দিন - ওয়েটিং পাইতাম ! সংবিধানের তৃতীয় ভাগে মৌলিক অধিকার সমূহ বর্ণিত হয়েছে এর ২৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে , ' সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী ' এর পর পরই ৩১ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে , ' আইনের আশ্রয় লাভ এবং আইনানুযায়ী কেবল আইনানুযায়ী ব্যবহারলাভ যে কোন স্থানে অবস্থানরত প্রত্যেক নাগরিকের এবং সাময়িকভাবে বাংলাদেশে অবস্থানরত অপরাপর ব্যক্তির অবিচ্ছেদ্য অধিকার এবং বিশেষতঃ আইনানুযায়ী ব্যতীত এমন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাইবে না , যাহাতে কোন ব্যক্তির জীবন , স্বাধীনতা , দেহ , সুনাম বা সম্পত্তির হানি ঘটে ' যখনই কোন নাগরিকের জীবন , স্বাধীনতা , দেহ , সুনাম বা সম্পত্তির হানি কোন ব্যক্তি অসদুদ্দেশ্যে ঘটায় তখনই সংঘটিত হয় অপরাধ অপরাধ সাধারণতঃ দুই রকমের আমলযোগ্য আমলের অযোগ্য যে অপরাধ কোন ব্যক্তি সংঘটিত করলে তাকে পুলিশ কর্মকর্তা বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করতে পারে সেটাই আমলযোগ্য অপরাধ এই অপরাধের বর্ণনা ১৮৯৮ সালের ফৌজদারী কার্যবিধি ( ১৮৯৮ সনের ৫নং আইন ) দ্বিতীয় তফসিলে দেওয়া হয়েছে অপরাধগুলো হচ্ছে বিদ্রোহে সহযোগিতা করা ; কোন কর্মকর্তা বা সৈনিককে তার আনুগত্য বা দায়িত্ব থেকে বিপথে চালিত করা ; দাায়িত্বপালনরত কোন কর্মকর্তাকে তার অধস্তন কর্মকর্তা , সৈনিক , নাবিক বা বৈমানিক কর্তৃক আঘাত করতে সহায়তা করা ; বহি ® কৃত এরূপ কোন কর্মকর্তা , সৈনিক , নাবিক বা বৈমানিককে আশ্রয় দান করা ; কর্মকর্তা , সৈনিক , নাবিক বা বৈমানিকের পোষাক পরিধান করা বা তাদের ব্যবহার্য প্রতীক বহন করে নিজেকে ঐরূপ একজন কর্মকর্তা , সৈনিক , নাবিক বা বৈমানিক বলে সাধারণের মধ্যে বিশ্বাস জন্মানো ; বেআইনী সমাবেশে অংশ গ্রহণ করা ; দাংগায় লিপ্ত হওয়া ; দাঙ্গা দমনের কার্যে নিয়োজিত কোন সরকারী কর্মচারীকে বাধা দেওয়া বা তাকে আঘাত করা ; ছাত্রদেরকে গণশৃঙ্খলা বিনষ্টকারী রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করতে প্ররোচনা দেওয়া ; বেআইনী সমাবেশের জন্য ভাড়া করে আনা ব্যক্তিদেরকে আশ্রয় দেওয়া ; সরকারী কর্মচারীর ছদ্মবেশ ধারণ করা ; গুরুতর অপরাধকারীকে আশ্রয় প্রদান করা ; এরূপ কোন অপরাধীকে সাজা থেকে রেহাই দেবার উদ্দেশ্যে উপহারাদি গ্রহণ করা ; কারাগার থেকে পলায়নকারী এরূপ কোন অপরাধীকে আশ্রয় প্রদান করা ; দস্যু ডাকাতদের আশ্রয় দেওয়া ; আইনানুগভাবে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করা হয়েছে এরূপ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করার কাজে বাধা প্রদান করা ; মুদ্রা জাল করা ; জাল মুদ্রা জেনেও তা আমদানী বা রফতানী করা ; জেনে শুনে এরূপ জাল মুদ্রা নিজের দখলে রাখা বা তা ব্যবহার করা বা কারো কাছে সরবরাহ করা ; সরকারী স্ট্যাম্প জাল করা , জেনে শুনে তা ব্যবহার করা বা নিজ দখলে রাখা বা কাউকে শুদ্ধ বলে সরবরাহ করা : ইতিপূর্বে ব্যবহৃত হয়েছে জেনেও একই সরকারী স্ট্যাম্প পুনরায় ব্যবহার করা ; মানব জীবনের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর রোগ ছড়াতে পারে জেনেও তাচ্ছিল্যের সাথে অথবা ক্ষতিকরভাবে এরূপ কোন কাজ করা ; সাধারণের ব্যবহার্য্য কোন ঝর্ণা বা সংরক্ষিত জলাধারের পানি দূষিত করা ; মানুষের জীবন বিপন্ন করে এরূপভাবে জনপথে / নৌপথে বেপরোয়াভাবে গাড়ি / নৌযান চালানো বা রূপ যানবাহনে আরোহণ করা ; নাবিককে বিপথগামী করতে পারে এরূপ বাতি , নিদর্শন বা বয়া প্রদর্শন করা ; মানুষের জীবন বিপন্ন করতে পারে এভাবে জাহাজ বা লঞ্চ বা অন্য কোন নৌযানে ভাড়ায় অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা ; জনসাধারণের ব্যবহার্য সড়ক বা নৌপথে বিপদ বা বাধার সৃষ্টি করা অথবা ঐরূপ পথের ক্ষতি সাধন করা ; মানুষের জীবন বিপন্ন হয় এরূপভাবে আগুণ অথবা কোন দাহ্য বা বিস্ফোরক পদার্থ নিয়ে কাজ করা ; নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গণ - উপদ্রবমূলক কাজ অব্যাহত রাখা ; অশ্লীল বই , পুস্তিকা , চিত্র , কল্পমূর্তি বা এরূপ কোন বস্তু বিক্রয় , বিতরণ , প্রদর্শন , বা সরবরাহ করা অথবা তা ভাড়া দেওয়া ; অন্যদের বিরক্তি সৃষ্টি করে প্রকাশ্য স্থানে বা তন্নিকটে অশ্লীল গান , গাথা বা পদাবলী গাওয়া অথবা আবৃত্তি করা ; মসজিদ , মন্দির , গির্জা , কেয়াং বা ধর্মীয় উপাসনার স্থান অথবা যে কোন ধর্মাবলম্বীর কাছে পবিত্র বলে বিবেচিত কোন স্থানের ধ্বংস সাধন , ক্ষতিগ্রস্থকরণ অথবা কলুষিত বা অপবিত্র করণ ; ধর্মীয় উপাসনায়রত কোন সমাবেশে বাধা বা গোলযোগ সৃষ্টি করা ; উপাসনালয় বা গোরস্তান , শ্মশান বা ঐরূপ কোন স্থানে অনধিকার প্রবেশ পূর্বক উপসনাকারীদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা অথবা মৃতদেহের প্রতি অবমাননা প্রদর্শন করা ; জানাজা বা মৃত দেহের সৎকারের কাজে সমবেত ব্যক্তিবর্গকে তাদের ঐকাজে বাধা প্রদান করা ; খুন করা ; নিম খুন করা ; শিশু , পাগল , উন্মাদ , বিকারগ্রস্থ কোন ব্যক্তি , জড় বুদ্ধির কোন ব্যক্তি , মাতাল অথবা ঐরূপ কোন ব্যক্তিকে আত্মহত্যা করতে সহায়তা করা ; খুন করার উদ্যোগ নেওয়া ; ঠগ হওয়া ; বার বৎসরের কম বয়সী কোন শিশুকে তার মাতা - পিতা বা অভিভাবক কর্তৃক পরিত্যাগ করার উদ্দেশ্যে কোন স্থানে ফেলে দেওয়া ; জন্মের বিষয় গোপন করার উদ্দেশ্যে কোন লাশ গোপনে দাফন করা বা অন্যকোনভাবে তার সৎকার করা ; স্বেচ্ছাকৃতভাবে কাউকে বিপজ্জনক অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা এবং এরূপ আঘাত দিয়ে জখম বা গুরুতর জখম করা ; এরূপ কোন জখম করে কোন সম্পদ বা মূল্যবান জামানত ছিনিয়ে নেওয়া ; কোন সরকারী কর্মচারীকে তার দায়িত্ব পালনে বাধা দেবার উদ্দেশ্যে তাকে ইচছাকৃতভাবে আঘাত করা ; উস্কানি দেয় নাই এরূপ কোন ব্যক্তিকে আকস্মিক উত্তেজনার বশে গুরুতর আঘাত করা ; কোন ব্যক্তিকে বে - আইনীভাবে প্রকাশ্যে বা গোপনে বাধা দেওয়া বা আটকে রাখা ; খুন করা বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে কোন মানুষকে হরণ অথবা অপহরণ করা ; প্রাকৃতিক নিয়মের বিরুদ্ধে যৌন সহবাস করা ; চুরি করা ; রাহাজানি করা ; ছিনতাই করা ; দস্যুতা করা ; ডাকাতি করা ; অপরাধমূলকভাবে বিশ্বাসভঙ্গ করা ; জেনে শুনে চোরাই মাল বা ডাকাতি লব্ধ মালামাল গ্রহণ করা ; প্রতারণা করা ; ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে দশ টাকা বা তদোধিক মূল্যের কোন জন্তু অথবা পঞ্চাশ টাকা বা তদোধিক মূল্যের হাতী , উট , ঘোড়া ইত্যাদি জন্তু হত্যা করা বা বিষপ্রয়োগ করা বা বিকলাঙ্গ করা বা ব্যবহারের অযোগ্য করে দেওয়া ; কারো গৃহে অনধিকার প্রবেশ করা ; সরকারী কোন মূল্যবান জামানত , নোট , সীলমোহর , চিহ্ন বা দলিল জাল করা বা তা জেনে শুনে সঠিক বলে ব্যবহার করা ইত্যাদি এছাড়াও ১৯৯০ সনের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন , ২০০০ সনের নারী শিশু নির্যাতন দমন আইন , ২০০২ সনের এসিড অপরাধ দমন আইন ইত্যাদি বিশেষ আইনের অধীনে কৃত অপরাধ সমূহও আমলযোগ্য অপরাধ এসব অপরাধ যে ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ সংঘটন করবে তাদেরকে পুলিশ বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করতে পারবে এসব অপরাধ সংঘটন করেছে মর্মে পুলিশ কাউকে সন্দেহ করলে তাকেও বিনা পরোয়ানায় পুলিশ গ্রেফতার করতে পারবে আমলযোগ্য অপরাধকারী অথবা এরূপ অপরাধ করেছে মর্মে সন্দেহভাজন যে কোন ব্যক্তিকে সাধারণ জনগণও আটক করতে পারবে তবে সে ক্ষেত্রে আটককৃত ব্যক্তিকে অতি স্বল্প সময়ের মধ্যে নিকটবর্তী থানা বা পুলিশ ফাঁড়িতে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তার কাছে সোপর্দ করে তাকে আটক করার কারণ বিবৃত করতে হবে এরূপভাবে বিনা পরোয়ানায় আটককৃত ব্যক্তিকে ফৌজদারী কার্যবিধির ৬০ধারা অনুসারে অবিলম্বে সংশ্লিষ্ট এলাকার এখতিয়ার সম্পন্ন ম্যাজিষ্ট্রেট বা উক্ত থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে হাজির করতে হবে উক্ত আইনের ৬১ ধারার বিধান মোতাবেক সংশ্লিষ্ট আটককৃত ব্যক্তিকে চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে নিকটবর্তী ম্যাজিষ্ট্রেটের সমক্ষে হাজির করতে হবে সময় গণনার ক্ষেত্রে গ্রেফতারের স্থান থেকে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে যেতে যেটুকু সময় প্রয়োজন হয় সেই সময়টুকু বাদ যাবে সংবিধানের ৩৩ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে , ' ১ে ) গ্রেপ্তারকৃত কোন ব্যক্তিকে যথাসম্ভব শীঘ্র গ্রেপ্তারের কারণ জ্ঞাপন না করিয়া প্রহরায় আটক রাখা যাইবে না এবং উক্ত ব্যক্তিকে তাঁহার মনোনীত আইনজীবীর সহিত পরামর্শের তাহার দ্বারা আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার হইতে বঞ্চিত করা যাইবে না / ( ) গ্রেপ্তারকৃত প্রহরায় আটক প্রত্যেক ব্যক্তিকে নিকটতম ম্যাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে ( গ্রেপ্তারের চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের স্থান হইতে ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে আনয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সময় ব্যতিরেকে ) হাজির করা হইবে এবং ম্যাজিষ্ট্রেটের আদেশ ব্যতীত তাঁহাকে তদরিক্তকাল প্রহরায় আটক রাখা যাইবে না / ( ) এই অনুচ্ছেদের কোন কিছুই সেই ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবেনা , ( ) যিনি বর্তমান সময়ের জন্য বিদেশী শত্র " , অথবা ( ) যাঁহাকে নিবর্তনমূলক আটকের বিধান - সংবলিত কোন আইনের অধীন গ্রেপ্তার করা হইয়াছে বা আটক করা হইয়াছে ' আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটিত হলেই এর খবর এখতিয়ার সম্পন্ন নিকটবর্তী থানায় জানাতে হবে এখানেই আসে পদ্ধতির প্রশ্ন অপরাধ সংঘটন সম্পর্কিত প্রথম খবর পুলিশকে জানানোর সঙ্গে সঙ্গেই যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয় পুলিশকে , সেই সাথে ম্যাজিষ্ট্রেটকে পদ্ধতি অনুসরণ করেই সম্পন্ন করতে হয় তদন্ত ক্ষেত্রে কোন ত্র " টি দেখা দিলে , কোন অনিয়ম হলে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে বিচারের উপর সকল ত্র " টি অনিয়মের সুবিধা পায় আসামী এতে বিচারপ্রার্থীর বিচার বঞ্চিত হবার সম্ভাবনা দেখা দেয় বিচারপ্রার্থীর নিজের কোন ত্র " টি না থাকলেও এভাবে তার বিচার বঞ্চিত হবার ঘটনা জনগণের ন্যায় বিচার প্রাপ্তি আইনের আশ্রয় লাভের সাংবিধানিক অধিকারকে ক্ষুন্ন করে এসব কারণেই মানুষ আস্থা হারায় আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগ পদ্ধতির প্রতি , ক্ষেত্র বিশেষে তারা নিজের হাতেই তুলে নেয় আইন মানুষের মাঝে সংক্রামিত হয় অপরাধ প্রবণতা বিপন্ন হয় সামাজিক শৃঙ্খলা সে কারণেই তদন্ত বিচার কর্ম পরিচালনার ক্ষেত্রে পদ্ধতি যথাযথভাবে অনুসরণের গুরুত্ব অপরিসীম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটন সংক্রান্ত প্রত্যেকটি খবর মৌখিকভাবে পাবার সাথে সাথে তিনি তা নিজে লিপিবদ্ধ করবেন অথবা তিনি নির্দেশনা দিয়ে লিপিবদ্ধ করাবেন তা লিপিবদ্ধ করার পর খবরদাতাকে তা পড়ে শোনাবেন এরূপ লিপিবদ্ধকৃত খবর অথবা খবরদাতা কর্তৃক লিখিতভাবে দাখিলকৃত খবরের নীচে খবরদাতা দস্তখত করবেন সেই সাথে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাও তাতে নিজের দস্তখত দিবেন এরপর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তা নির্ধারিত ফরমে প্রস্তুতকৃত বইয়ের অর্ন্তভুক্ত করবেন এই খবরটাকেই বলা হয় এজাহার ঘটনার সাথে সরাসরিভাবে সংশ্লিষ্ট যে কোন ব্যক্তি অথবা ঘটনার বিষয় শুনেছে এরূপ যে কোন ব্যক্তি এজাহার দিতে পারে ঘটনার কথা শুনেছে এরূপ ব্যক্তির কাছে খবর পাবার পর তা উক্তভাবে লিপিবদ্ধ করতে হবে এজন্য সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রকৃত ফরিয়াদী বা ঘটনার চাক্ষুস সাক্ষীর জন্য অপেক্ষা করার প্রয়োজন হবে না আমলযোগ্য কোন অপরাধ সংঘটনের বিষয়ে অনিশ্চিত কোন গুজব শুনলে তা থানার ' সাধারণ ডাইরীতে অর্ন্তভুক্ত ' ( জনসাধারণের মাঝে জি , ডি এন্ট্রি নামে পরিচিত ) করতে হবে পরবর্তীতে এই খবরের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেলে সেটাই হবে এজাহার টেলিগ্রামে প্রেরকের দস্তখত থাকে না , তাই ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৪ ধারা অনুসারে এজাহার গ্রহণের শর্ত এর দ্বারা পূরণ হয় না এরূপ খবর পেলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা পরিস্থিতি বিবেচনা করে টেলিগ্রামের মাধ্যমে প্রাপ্ত খবরের ভিত্তিতে নিজেই একটি এজাহার দায়ের করবেন ; তবে তিনি যদি তা না করেন তাহলে তিনি অবশ্যই এই খবরটি ' সাধারণ ডাইরীতে অর্ন্তভুক্ত ' করবেন টেলিফোনের মাধ্যমে আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের বিষয়ে কোন খবর দেওয়া হলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উক্ত খবরদাতাকে ব্যক্তিগতভাবে থানায় এসে খবরটি ' সাধারণ ডাইরীতে অর্ন্তভুক্ত ' করতে বলবেন যদি ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এই খবর পেয়ে বিষয়ে অনুসন্ধান পরিচালনা করার প্রয়োজন মনে করেন এবং উক্ত খবরদাতা তার পরিচয় গোপন রাখেন অথবা উক্ত খবরদাতাকে খুঁজে পাওয়া না যায় তাহলে খবরের ভিত্তিতেই ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিজেই এজাহার দায়ের করবেন পুলিশ কর্মকর্তা এজাহার পেলে তার সত্যতা যাচাইয়ের অপেক্ষা না করেই তা লিপিবদ্ধ করবেন গুরুতর জখম অথবা অন্য কোন আমলযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে ডাক্তারী সনদপত্রের জন্যও অপেক্ষা করবেন না থানার দায়িত্বে যদি কোন সময় কোন কনস্টবলকে রাখা হয় তাহলে সেও আমলযোগ্য অপরাধ সম্পর্কিত লিখিত খবর গ্রহণ করতে পারবেন খবরদাতার দস্তখতযুক্ত দরখাস্তের মাধ্যমে এরূপ খবর পেলে এর সারাংশ দায়িত্বপ্রাপ্ত উক্ত কনস্টবল ' সাধারণ ডাইরীতে অর্ন্তভুক্ত ' করবেন এবং বিষয়টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানাবেন উক্ত কনস্টবলকে বিষয়টি মৌখিকভাবে যদি জানানো হয় তা হলেও তিনি একইভাবে কার্য করবেন যদি উক্ত কনস্টবলকে চরম দুর্বৃত্তপূর্ণ জঘন্য কোন অপরাধ সংঘটনের খবর দেওয়া হয় তাহলে তিনি অবিলম্বে খবরটি ' সার্কেল পরিদর্শক ' কে জানাবেন যদি ঘটনাটি ডাকাতি , খুন বা এরূপ অপরাধ সম্পর্কিত হয় তাহলে অপরাধীকে গ্রেফতার করার জন্য সকল প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এজাহার একবার লিপিবদ্ধ করা হলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তা কোন ভাবেই বাতিল করতে পারবেন না কোন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের অভিযোগ থানায় দায়ের করা হলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এই অভিযোগের বিষয়েও তদন্ত কার্যক্রম শুরু করবেন , সেই সাথে উক্ত এজাহারের একটি অনুলিপি পুলিশ সুপার জেলা ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে প্রেরণ করবেন একটি থানার এলাকার মধ্যে আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটিত হলেই সে খবর উক্ত থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পাবেন এরূপ অপরাধ সংঘটনের বিষয়ে কোন গুজব রটলেও তার সত্যতা উক্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গুরুত্ব সহকারে যাচাই করে দেখবেন এবং কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন থানার নথিতে এসব কিছুই লিপিবদ্ধ থাকবে বাস্তবে আমাদের অভিজ্ঞতা ভিন্নরূপ ' সাধারণ ডাইরীতে অর্ন্তভুক্ত ' করাতে গেলেও নাগরিকদের গলদঘর্ম হতে হয় এর প্রতিকার হিসাবে বিচারপ্রার্থীদের দুর্দশা লাঘবের লক্ষ্যে মানবাধিকার কর্মীগণ কোন কোন থানায় অবস্থান করেন ; কিন্তু তাতেও পরিস্থিতির তেমন কোন হেরফের হবার লক্ষণ পরিলক্ষিত হয় না বলেই অনেক সময় শোনা যায় বিষয়টি বিবেচনা করে ২০০০ সনের নারী শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করা হয় ২০০৩ সালে উক্ত আইনের অধীনে সংঘটিত কোন অপরাধ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানায় এজাহার দিতে গিয়ে কোন ফরিয়াদী ব্যর্থ হলে তিনি বিষয়ে একটি হলফনামা সম্পাদন করে নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারকের কাছে দরখাস্ত দিতে পারবেন , সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞ বিচারক তদন্তের ব্যবস্থা করতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অভিযোগ আমলে নিয়ে বিচার করতে পারবেন আমলযোগ্য অন্যান্য অপরাধের ক্ষেত্রেও ফৌজদারী কার্যবিধি ' পুলিশ রেগুলেশনে ' সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের বিষয়ে কোন ফরিয়াদী সংশ্লিষ্ট থানায় এজাহার দায়ের করতে ব্যর্থ হলে তিনি এখতিয়ার সম্পন্ন বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে তা জানাতে পারবেন এরূপ অভিযোগ পেলে সংশ্লিষ্ট বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট ফৌজদারী কার্যবিধির ১৯০ ( সি ) ধারা অনুসারে ক্ষমতা প্রয়োগ করে অভিযোগটি আমলে নেবেন অথবা ফৌজদারী কার্যবিধির ১৫৬ ( ) ধারা অনুসারে অভিযোগটি তদন্তের জন্য অপরাধটি যে এলাকায় সংঘটিত হয়েছে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিতে পারবেন এরূপ নির্দেশ দেওয়া হলে উক্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তা এজাহার হিসাবে গ্রহণ করবেন এবং যথাযথ তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন দিবেন পুলিশ রেগুলেশনের ২৪৫ অনুচ্ছেদে এই বিধান বর্ণিত হয়েছে তবে এরূপ অভিযোগ প্রাপ্তির পর যদি ফরিয়াদীকে শপথ পড়িয়ে তার জবানবন্দি উক্ত বিচারিক ম্যাজিষ্ট্রেট লিপিবদ্ধ করেন তাহলে এই অভিযোগটির তদন্তভার পুলিশ ব্যতিত অন্য কোন ব্যক্তি বা ম্যাজিষ্ট্রেটকে দিতে হবে অপরাধের বিচারের মূল ভিত্তি হচ্ছে তদন্ত ; তা যদি সুষ্ঠুভাবে না হয় তাহলে ন্যায় বিচার বাধাগ্রস্থ হয় আইনের আশ্রয় লাভের সাংবিধানিক অধিকার থেকে মানুষ হয় বঞ্চিত আইনের যথাযথ অনুসরণ অনুশীলন করা হলে অপরাধ প্রবণতা অনেকাংশে হ্রাস পাবে ব্যক্তিগত , পারিবারিক সামাজিক জীবনে আসবে শান্তি শৃঙ্খলা এজন্য সুদক্ষ পন্থায় আইনের যথার্থ প্রয়োগ , অনুসরণ অনুশীলনের জন্য যাঁদের উপর আইনতঃ দায়িত্ব রয়েছে ; তাঁরা তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে কতটুকু সচেতন , দায়িত্বশীল আন্তরিক সেটাই আজ বড় প্রশ্ন পুনশ্চ সাম্প্রতিককালে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় মাননীয় বিরোধী দলীয় চীফ হুইপের প্রতি পুলিশ যে আচরণ করেছে তা দেশবাসী ইলেকট্রনিক প্রচার মাধ্যমের বদৌলতে দেখেছেন প্রশ্ন দাঁড়িয়েছে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে তার পক্ষ থেকে যে মামলা দায়ের করা হয়েছে তার তদন্তের গতি কি আইন সম্মতভাবে চলছে ? ১৯৭৬ সালের ঢাকা মহানগর পুলিশ অধ্যাদেশ ( ১৯৭৬ সালের ৩নং অধ্যাদেশ ) এর কোথায়ও চীফ হুইপ তো নয়ই কোন নাগরিককেও ওভাবে মারপিট করার অধিকার পুলিশকে দেওয়া হয় নাই গ্রেফতার করার বিধান রয়েছে , তবে মাননীয় বিরোধী দলীয় চীফ হুইপকে উক্ত ঘটনাস্থল থেকে গ্রেফতার করতে হলে সেখানে মহাপুলিশ পরিদর্শক ঢাকার মহানগর পুলিশ কমিশনারের ব্যক্তিগত উপস্থিতির প্রয়োজন ছিল গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এটাই বলে এখানে আরো বলে রাখা দরকার উক্ত অধ্যাদেশের ৫৩ ধারায় ঐরূপ ব্যক্তিগতভাবে মারপিট কারী পুলিশ কর্মকর্তাকে শাস্তি প্রদানের সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে মামলা গ্রহণ করতে অস্বীকার করায় শেরে বাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অসদাচরণ করেছেন কিনা সেটাও আজ বিবেচনা করা প্রয়োজন বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে আত্মতৃপ্ত জাতি আজ দেখবে বিচারকদের কাছে ঢাকায় পদায়নই বড় না ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠাই বড় মেহেদী ভাই কেমন আছেন ? আপনার কাছ থেকে একটা অনুমতি চাইছি দেবেন তো ! তথ্যসূত্র সহ আমি যদি আপনার কিছু লেখা কোনো ফোরাম কিংবা সাইটে প্রকাশ করি তবে কী আপনার আপত্তি আছে ? কয়েকটি লেখা প্রকাশ করেছি যদি আপনার আপত্তি থাকে তবে ওগুলো বাদ দিয়ে দেব নিচের লিঙ্কে ভিসিট করে লেখা গুলো দেখতে পারেন আপনাকে বন্ধু ভাবি , আবার ঠিক বন্ধুও নন - - - অথচ দূর দেশ থেকে আপনার ডাক পেলেই আমি ভেসে যাই , আমার অযথাই শব্দমালা কখনও বন্ধুত্বের খুঁনসুটি করে , কখনও আপনাকে পোড়াই - প্রেমিকের মত ; অভিমান আর বিরহ জ্বালায় আবার কখনও কখনও নিপাট ভালোমানুষ কিছু চিঠি তো এক্কেবারে ছেলেমানুষিতে ভরা - - - আমি তখন কল্পনায় আপনার আঙ্গুল গুলো দেখি , দেখি ওরা না বন্ধুত্ব , না প্রেমিকের অসহায়ত্ব নিয়ে ছুঁয়ে থাকে কী বোর্ড আপনার বিব্রত মুখমন্ডলীতে ঈষৎ বিরক্তি ছুঁয়ে থাকে টেবিলে পড়ে থাকে , কাজ আর আধ খাওয়া চায়ের গেলাশ আপনি দূরালাপনে অর্ধচন্দ্র এঁকে চলে যান , বাস্তব জগতে আর আমি ভাবি , " some time absence is required to feel a person more intensely " কত ভুল যে ভাবি তার কোন ঠিক নেই . অগভীর সমুদ্রের সাঙ্গু গ্যাস ক্ষেত্রে কেয়ার্নের কস্ট রিকভারির হিসাবটা দেখা যাক বিডিংয়ের সময় কেয়ার্ন প্রকল্প ব্যায় দেখিয়েছিল ১০ . ৮১ মিলিয়ন ডলার কিন্তু একের পর এক সংশোধনী বাজেট আসতে থাকে , তৃতীয় সংশোধনী বাজেটে ব্যায় ১৮ গুণ বেড়ে গিয়ে দাঁড়ায় ১৮৮ মিলিয়ন ডলার , চতুর্থ সংশোধনী বাজেটে ২৬৪ মিলিয়ন ডলার এবং সব শেষে ৬৬০ মিলিয়ন ডলার ফলে এই গ্যাস ক্ষেত্রটি থেকে বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত মাত্র ২০ % গ্যাস পায় পেটোবাংলার এপ্রিল মাসের এমআইএস রিপোর্ট থেকে দেখা যায় , বছরের এপ্রিলে মোট ১৩ . ৮৩৪ এমএমসিএম গ্যাসের মধ্যে কেয়ার্নের ভাগে পড়ে ১১ . ০৭৫ এমএমসিএম গ্যাস অর্থাৎ বাংলাদেশের ভাগে মাত্র . ৭৫৯ এমএমসিএম , যা মোট গ্যাসের মাত্র ১৯ . ৯৪ % উনার কোনটা তা খুঁজতে না যাওয়াই ভালো . . . . . . . . . . . . . . . . . . কিছুদিন আগে জাপানের ভূমিকম্পে পৃথিবীর অক্ষ রেখা কিছুটা সরে গেছে আর সব ছেলেরা যদি " YOUR MONEY IS MY MONEY AND MY MONEY IS MY MONEY " এই সুত্র না মেনে নিজেরটা খুঁজতে যায় তবে অক্ষ রেখা আরও খানিকটা সরে যাবার সম্ভাবনা আছে আর ইসলাম ধর্মের কান্ডারিরা আগে কই আছিল ? দজলা আর ফেরাতের কিনারে নদী বিধৌত উর্বর জমির সন্ধান পাইয়্যা যখন অ্যারোমিয়গোত্রদের পিছনে বেতায়া বেতায়া তাদেরকে উচ্ছেদ করে জমি অধিগ্রহন করে যখন শুরু করে , তখন বলতে হয় তলোয়ারের বাঁট রুটেই আছে তাদের গোড়াপত্তন হয় তলোয়ার চালিয়ে আর আমাদের দেশে এসে দরবেশ - আউলিয়ার প্রচারিত ধর্মটা মেনে নিতে বাধ্য হইছে - এতদ অঞ্চলের লোকজন কারন - তারা নিরুপায় ছিলো , এক্ষেত্রে তলোয়ারের উদাহরণ দরকার নাই স্পেনে হাজার বছর শাসনের পর খ্রিস্টানদের দমন পীড়নে এখন কোন মুসলমান নাই - কথাটা শতমুখে প্রচারিত হয় মুসলমানরা স্পেনে কিভাবে প্রবেশ করছিলো , জানেন নাকি ? চট্টগ্রাম , ২৯ জুন : চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের বিভিন্ন স্থানে আবাসিক এলাকার কাছাকাছি ফসলী জমিতে গড়ে উঠা ১৪টি ইটভাটায় পরিবেশ বিপর্যয়ের আশঙ্কা শোষণকারীরা এখনকার প্রজন্মকে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছে যাতে করে শোষণের বিরুদ্ধে কোন আওয়াজ না উঠে এই শেষ কটি কথা তিনি যে কাকে বললেন তা ঠিক বোঝা গেল না মনে করা যেতে পারত তিনি যাকে বন্দে মাতরং বলে বন্দনা করেন তাকে , কিংবা দেশের যে নারী সেই দেশলক্ষ্মীর প্রতিনিধিরূপে তখন সেখানে বর্তমান ছিল তাকে মনে করা যেতে পারত কবি বাল্মীকি যেমন পাপবুদ্ধির বিরুদ্ধে করুণার আঘাতে এক নিমেষে হঠাৎ প্রথম অনুষ্টুপ উচ্চারণ করেছিলেন তেমনি সন্দীপবাবুও ধর্মবুদ্ধির বিরুদ্ধে নিষ্কারুণ্যের আঘাতে এই কথাগুলি হঠাৎ বলে উঠলেন - কিংবা জনসাধারণের মনোহরণ - ব্যবসায়ে চিরাভ্যস্ত অভিনয়কুশলতার এই একটি আশ্চর্য পরিচয় দিলেন " রংধনু " ( পরবর্তীতে " আমরা " , " আমাদেরকে " , " আমাদের " , " রংধনু " , " http : / / www . rongdono . com " ) - প্রবেশের মাধ্যমে আপনি নিম্নোক্ত নিয়মগুলো মানতে বাধ্য হচ্ছেন আপনি যদি নিয়মগুলো মানতে রাজি না থাকেন তবে " রংধনু " - প্রবেশ এবং / অথবা ব্যবহার করবেন না আমরা যেকোনো সময় এগুলো পরিবর্তন করার অধিকার রাখি সেক্ষেত্রে আমরা আপনাকে জানানোর জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করবো তবে ভাল হয় যদি আপনি নিয়মগুলো নিয়মিত চেক করেন , যেহেতু " রংধনু " ব্যবহারের মানে হল আপনি যেকোনো পরিবর্তন মানতে আইনগতভাবে বাধ্য আমাদের ফোরামগুলো phpBB ( পরবর্তীতে " তারা " , " তাদেরকে " , " তাদের " , " phpBB software " , " www . phpbb . com " , " phpBB Group " , " phpBB Teams " ) দিয়ে চলে , যেটি একটি বুলেটিন বোর্ড এবং " General Public License " ( পরবর্তীতে " GPL " ) লাইসেন্সের অধীনে এবং সেটি www . phpbb . com থেকে ডাউনলোড করে নেয়া যাবে phpBB শুধু ইন্টারনেটভিত্তিক আলোচনার সুযোগ করে দেয় , আমরা যা অনুমোদন করি এবং / অথবা অনুমোদন না করি তার জন্য phpBB Group দায়ী নয আরো তথ্যের জন্য অনুগ্রহ করে দেখুন : http : / / www . phpbb . com / আপনি অঙ্গীকার করছেন যে আপনি কোনো অসম্মানজনক , অশ্লীল , অভদ্র , মিথ্যা , ঘৃণ্য , ভীতি পদর্শনমূলক , যৌন - সম্পর্কিত বা অন্য যেকোন কন্টেন্ট দিয়ে যেটা আপনার দেশের বা " রংধনু " কে যেখানে হোস্ট করা হয়েছে সে দেশের বা আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করে এমন পোস্ট দেবেন না এরকম করলে আপনাকে তাৎক্ষণিকভাবে এবং স্থায়ীভাবে ব্যান ( রহিত ) করা হতে পারে এবং আমরা প্রয়োজন মনে করলে আপনার Internet Service Providerকেও জানাতে পারি এই আইনগুলো প্রয়োগের স্বার্থে প্রতিটি পোস্টের IP এড্রেস সংরক্ষিত হয় আপনি মেনে নিচ্ছেন যে " রংধনু " - এর অধিকার আছে যেকোন পোস্ট মুছে ফেলার , পরিবর্তন ( এডিট ) করার , সরানোর বা বন্ধ করে দেয়ার একজন ইউজার ( ব্যবহারকারী ) হিসেবে আপনি মেনে নিচ্ছেন যে আপনার দেয়া যেকোনো তথ্য ডাটাবেজে জমা হবে আপনার তথ্যগুলো আপনার অনুমতি ছাড়া কোনো তৃতীয় পক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে না তবে তথ্যের জন্য ক্ষতিকারক এমন হ্যাকিং - এর জন্য " রংধনু " বা phpBB দায়ী থাকবে না লেখক বলেছেন : আইডিয়া তো ভাল দিসেন আপা আপনেরে ধন্যবাদ সে বছর নভেম্বরে স্মিট নয়াদিল্লী যান সিআইএর আরেকটি গোপন বার্তায় দেখা যায় সেখানে বাংলাদেশের হাইকমিশনার এআর মল্লিকের কাছে হাজার ডলার পরিমান অর্থ সাহায্য আটকে পড়া বাঙালীদের সাহায্য করার সুপারিশ করতে এই টাকাটা দেওয়া হবে আহসান সিন্ধের ফজলুল করিমকে যারা তা বাঙালীদের পৌছে দেবেন করিম জানান তার কাছে ভারতীয় মুদ্রা রয়েছে যা কাবুল দিয়ে পালানো বাঙালীদের সাহায্য করার জন্য ব্যবহার হচ্ছে তবে প্রস্তাবিত অর্থ তিনি যোগাড় করে তা পাঠাতে রাজী গোলমালটা হচ্ছিলো মাধ্যম নিয়ে স্মিট তাকে লন্ডনের ইসমাইলিয়া সম্প্রদায় , নিউইয়র্কের চার্চ ওয়ার্ল্ড সার্ভিস কিংবা মার্কিন সরকারের মাধ্যমে পাঠানোর সুপারিশ করেন মল্লিক শেষ মাধ্যমটিকে পছন্দ করেন বার্তার বাকিটুকু এতে রাজী হওয়া না হওয়া নিয়ে ( পর্ব - ) মানে ভুলভাল দিয়ে পরে ঠিক করার সুযোগ আছে কিনা ! ? দি হাঙ্গার প্রজেক্ট - বাংলাদেশের কর্মকৌশল দি হাঙ্গার প্রজেক্ট - বাংলাদেশ ( ঞঐচই ) কার্যক্রমের শুরু থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নের বাস্ - বতা এবং মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে আসছে এই উন্নয়ন অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে দি হাঙ্গার প্রজেক্ট তার কর্ম - কৌশল নির্ধারণ করে থাকে এই প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশের চলমান উন্নয়ন প্রচেষ্টার গভীর পর্যালোচনা থেকে ঞঐচই তিন ধরণের কর্ম - কৌশল ( THPB ) চিহ্নিত করে " প্রাণ বাঁচাইতে কে - না মিথ্যা বলিয়া থাকে ? আমি অলীদকে চিনি না আমার পূর্বে যদি কেহ কোন কথা বলিয়া থাকেন , তবে তাহার কথাই যে সম্পূর্ণ সত্য , - কথা আপনাকে কে বলিল ? বিশ্বাস আপনার কিসে জন্মিল ? " . এরপরে মনুশ্রুতীর পঞ্চম অধ্যায়ের ৩৯ এবং ৪০ শ্লোকে বলা হয়েছেঃ ঈশ্বর নিজেই সৃষ্টি করেছেন উৎসর্গের পশু উৎসর্গের জন্যই সুতরাং উৎসর্গের জন্য হত্যা - হত্যা নয় আর ভাইয়া , আপনার মত একই অবস্থা আমারও আমি নিউ ইয়র্কে থাকি এখানেও একই অবস্থা আমরা পর্যটনের এমন একটা সুযোগ এভাবে হেলায় হারালাম কেন জানিনা উত্তর দেয়ার জন্যও কি কেউ নেই ? ? মেহেদী ভাই এত ভয় পাওয়ার কারনটা কি হ্যা * মানুষের ভিতর দায়িত্ববোধ নামের জিনিসটা কবে কিভাবে জন্মাবে ভাবতেই থাকি আর মাঝখান দিয়ে সময় যেতে থাকে একটা সো কল্ড দায়িত্বশীল মানুষের কাছ থেকে বারবারই দায়িত্বহীনের মত আচরণ পেতে থাকলে টার দায়িত্বশীলতা নিয়ে আমার ভিতরে প্রশ্ন জাগে সেই মানুষটার উপর কোনো কাজের ভার দিয়ে আদতেই কি রিলাই করা যাবে কি না এরকম একটা চিন্তা কাজ করতে থাকে ( ) নাগরিক সনদ প্রতি বৎসরের অন্যূন একবার হালনাগাদ করিতে হইবে কিন্তু ব্যাপার টা অনলাইন বেজড হয়ে গেল না ? আমি আমার টিভি কার্ড দিয়ে অফলাইনে FM রেডিও শুনতে চাই এর জন্য কোনও উপায় থাকলে বলুন আব্দুল্লাহ ( গল্পদাদু ) বলেছেন : ফেলানী বোন ! ক্ষমা কর আমায় ! ! ! একমত আমি বর্তমানে ভারতীয় সকল কিছু বর্জন করার চেষ্টা করি শুক্রবার - এদিন ভারতীয় সঙ্গীত ভুবনের দুই মহারথী লতা মুঙ্গেশকর আশা ভোঁশলেকে একসঙ্গে দেখা যাবে ভারতের অন্যতম সেরা ফ্যাশন ফটোগ্রাফার গৌতম রাজাদীক্ষার একটি প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে মারাঠি ভাষায় বইটি প্রকাশিত হয়েছে মুম্বাইয়ে একটি জমকালো অনুষ্ঠান বেশ কয়েক বলিউড রথী - মহারথীর উপস্থিতির মধ্য দিয়ে এই প্রকাশনাটির মোড়ক উন্মোচন করা হবে অনুষ্ঠানে লতা আশা ছাড়াও আরও যারা উপস্থিত থাকবেন তাদের মধ্যে রয়েছেন অমিতাভ বচ্চন , রণবীর কাপুর , শোভা দে এই অনুষ্ঠানে ভারতের কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী আশা ভোঁশলে গান গাইবেন ( ) যুক্তিসঙ্গত কারণ ব্যতিরেকে , তৎকর্তৃক আরোপিত বাৎসরিক কর , উপ - কর , রেইট , টোল , ফি এবং অন্যান্য চার্জ এর শতকরা পঁচাত্তর ভাগ , আদায়ে ব্যর্থ হইয়াছে এই আগ্রহকে বিশেষ ভাবে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে তিনি লন্ডনে অডিও ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর পড়ালেখা করতে যান হাবিব বলেন যে , এই পড়াশোনার পেছনে তাঁর মূল উদ্দেশ্য ছিল সংগীতে পশ্চিমা বিশ্বের ব্যবহার করা প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা তোমাকে নিয়ে কোনো ভবিষ্যত প্ল্যান নেই , আকাশ দেখবো কোন অধিকারে ? মাথার উপরে আকাশ , আকাশ নীল , আকাশে মেঘ জমে - তোমার এই সহজ সুন্দর কথাটিই কি আমাকে প্রেমে পড়তে বাধ্য করেছিলো ? টেনেছিল তোমার দিকে ? আমাদের দেশে কোরআন - সুন্নাহর ওপর ভিত্তি করেই নারীনীতি প্রণয়ন করা হয়েছে রাষ্ট্রধর্মের কারনে মেয়েরা পর্দার মধ্যে থাকতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ শিক্ষিত হলে সাধারনত সচেতন হয় সচেতন মানুষ যে - কোনও অন্যায় অসুন্দরের বিপক্ষে বলবার যোগ্যতা অর্জন করে মানুষের প্রধান প্রয়োজন স্বাধীনতা নারীর এই স্বাধীনতাকে রাষ্ট্র অবরোধ করছে পরাধীনতা মানুষকে অসুস্থ করে , বিকৃত করে , মন এবং শরীরকে পঙ্গু করে দধর্ম মানুষকে হাসতে দেয় না , যেমন ইচ্ছে চলতে দেয় না ধর্ম মানূষকে ' অমানুষ ' - পরিনত করে , ধর্ম নারীকে করে পুরুষের ক্রীতদাসী একটা হাদীস খুব মনে পড়ছে - " যে সমস্ত স্ত্রীলোক স্বামীর দ্বিতীয় বিবাহে হিংসা না করিয়া ছবর করিয়া থাকে , তাহাদিগকে আল্লাহ শহিদের তুল্য সওয়াব দান করিবেন " ধর্মের দালানকোঠা যদি মানুষে - মানুষে ভালোবাসা নষ্ট করে তবে এই পৃথিবী থেকে ধ্বংশ হয়ে যাক মন্দির , মসজিদ , গির্জা প্যাগোডার সকল অস্তিত্ব ইট সুরকির চেয়ে ভালোবাসা বড় শোভন বলেছেন : সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ ( রাঃ ) নন এনি হচ্ছেন সাহবি আব্দুল্লাহ বিন আমর সাহাবি আব্দুল্লাহ বিন আমরের ব্যক্তিগত আমল সম্পর্কে বর্ণিত আছে , তিনি নিজ ছোট বাচ্চা , যারা দোয়া মুখস্থ করতে অক্ষম , তাদেরকে অনিষ্ট থেকে রক্ষার জন্য গায়ে দোয়ার তাবিজ ঝুলিয়ে দিতেন দোয়াটি এই : ' আল্লাহর নামে তাঁর পরিপূর্ণ বাণী সমূহের মাধ্যমে আশ্রয় প্রার্থনা করছি তাঁর গজব শাস্তি থেকে , তাঁর বান্দাদের অনিষ্টতা থেকে এবং শয়তানদের কুমন্ত্রণা তাদের উপস্থিতি থেকে ' পক্ষান্তরে অধিকাংশ সাহাবি তাদের অনুসারীদের মতে কুরআন হাদিসের তাবিজ ব্যবহার করাও নাজায়েজ তাদের মধ্যে রয়েছেন : আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ , ইবনে আব্বাস , হুযাইফা , উকবা বিন আমের , ইবনে উকাইম , ইব্রাহিম নখয়ি , একটি বর্ণনা অনুযায়ী ইমাম আহমদ , ইবনুল আরাবি , শায়খ আব্দুর রহমান বিন হাসান , শায়খ সুলাইমান বিন আব্দুল ওয়াহহাব , শায়খ আব্দুর রহমান বিন সাদি , হাফেজ আল - হেকমি এবং মুহাম্মদ হামিদ আলফাকি আর সমসাময়ীক মনীষীদের মধ্যে আছেন শায়খ আলবানি শায়খ আব্দুল আজিজ বিন বাজ তারা বলেন , উল্লেখিত আয়াত দ্বারা তাবিজের বৈধতা প্রমাণিত হয় না উপরন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনের দ্বারা চিকিৎসা করার স্বরূপ স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন , আর তা হচ্ছে কুরআন তিলাওয়াত করা এবং সে অনুযায়ী আমল করা ছাড়া কুরআনের আয়াত তাবিজ আকারে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে কোন প্রমাণ নেই , এমনকি সাহাবাদের থেকেও তা ছাড়া ইমাম আবু দাউদ বলেছেন , সাহাবি আব্দুল্লাহ বিন আমেরের বর্ণিত হাদিসের সূত্র ( সনদ ) হাদিস বিশারদদের নিকট বিশুদ্ধ নয় আর শুদ্ধ হলেও এটা তার একার আমল , যা অসংখ্য সাহাবির বিপরীত হওয়ার ফলে এবং এর স্বপক্ষে কোন দলিল না থাকার কারণে আমাদের জন্য প্রযোজ্য নয় আরেকটি কারণ , যেসব দলিলের মাধ্যমে তাবিজ নিষিদ্ধ প্রমাণিত হয়েছে , সেসব দলিলে পৃথক করে কুরআন - হাদিসের তাবিজ বৈধ বলা হয়নি যদি বৈধ হত , তবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অবশ্যই তা বলে দিতেন যেমন তিনি শিরক মুক্ত ঝাড় - ফুকের ব্যাপারটি অনুমতি দিয়েছেন মুসলিমের বর্ণনায় এসেছে , রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , ' তোমাদের ঝাড় - ফুঁক আমার কাছে পেশ কর , ওটা শিরকের আওতাধীন না হলে তাতে কোন বাধা নেই ' মুসলিম অবৈধ পন্থার পথ রুদ্ধ করার জন্য শরিয়ত অনেক বৈধ কাজও নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে , সে হিসেবে নিষিদ্ধ তাবিজ থেকে উম্মতকে হিফাজত করার লক্ষ্যে বৈধ তাবিজও নিষিদ্ধ করা উচিত কারণ পথ খোলা রাখলে বাতিল তাবিজপন্থীরা সাধারণ মানুষের মন আল্লাহর ওপর ভরসা থেকে বিমুখ করে , তাদের লিখিত তাবিজের প্রতি আকৃষ্ট করে ফেলার সুযোগ পাবে শুধু তাই নয় , সব শয়তানদের প্ররোচনার কারণে কতক সাধারণ মানুষ ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে আর তারা মানুষের আসক্তি দেখে তাদের সহায় - সম্পদ লুটে নেয়ার ফন্দি আটে যেমন , তাদেরকে বলে , তোমাদের পরিবারে , ধন সম্পত্তিতে বা তোমার ওপর এরূপ বিপদ আসবে অথবা বলে , তোমার পিছনে জিন লেগে আছে ইত্যাদি এভাবে এমন কতগুলো শয়তানি কথা - বার্তা তুলে ধরে যা শুনে সে মনে করে , লোক ঠিকই বলছে সে যথেষ্ট দয়াবান বলেই আমার উপকার করতে চায় এভাবেই সরলমনা মূর্খ লোকেরা তাদের কথায় বিশ্বাস করে অতঃপর ভয়ে অস্থির হয়ে যায় , আর তার কাছে সমাধান তলব করে তাই তাবিজ কুরআন - হাদিসের হলেও ব্যবহার করা , রুগির বালিশের নীচে রাখা বা দেয়ালে ঝোলানো নাজায়েজ বলাই অধিকতর শ্রেয় অনেকে বলে থাকেন , তাবিজ , কবচ ইত্যাদি আমরা দোয়া - দরুদ প্রাকৃতিক ঔষধের ন্যায় ব্যবহার করি যদি তার অনুমোদন থাকে তবে তাবিজ কবচ নিষিদ্ধ কেন ? এর উত্তর হচ্ছে : অসুখ - বিসুখ বালা - মুসিবত থেকে মুক্তি পাওয়ার পদ্ধতি দুইটি : এক . যা সরাসরি কুরআনের আয়াত বা রাসূলের হাদিস দ্বারা প্রমাণিত একে শরিয়তি উপায় বা চিকিৎসা বলা যেতে পারে যেমন ঝাঁড় ফুক ইত্যাদি , যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করে দেখিয়েছেন এবং যার বর্ণনা হাদিসের বিভিন্ন কিতাবে রয়েছে গুলো আল্লাহর ইচ্ছায় বান্দার মঙ্গল সাধন বা অমঙ্গল দূর করে দুই . প্রাকৃতিক চিকিৎসা অর্থাৎ বস্তু তার প্রভাবের মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ক , যা খুবই স্পষ্ট এমনকি মানুষ সেটা বাস্তবে অনুভব উপলব্ধি করতে পারে যেমন : বিভিন্ন কেমিক্যাল দিয়ে তৈরি করা ঔষধ ইসলামি শরিয়ত এগুলো ব্যবহার করার জন্য উৎসাহ প্রদান করেছে কারণ , এগুলো ব্যবহার করার অর্থই হচ্ছে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করা , যিনি সব জিনিসে নির্দিষ্ট গুণাবলি দান করেছেন এবং তিনি ইচ্ছা করলে যে কোন সময় এসব বস্তুর গুন ক্রিয়া বাতিল করে দিতে পারেন যেমন তিনি বাতিল করেছিলেন ইব্রাহিমের আলাইহিস সালামের জন্য প্রজ্বলিত আগ্নির দাহন ক্রিয়া কিন্তু তাবিজ ইত্যাদির মধ্যে আদৌ কোন ফলদায়ক প্রভাব নেই এবং তা কোন অমঙ্গল দূর করতে পারে না এতে জড় বস্তুর কোন প্রভাবও নেই তাছাড়া , মহান আল্লাহ এগুলোকে কোন শরয়ি মাধ্যম হিসেবে নির্ধারণ করেননি মানুষও স্বাভাবিকভাবে এগুলোর কোন প্রভাব প্রতিক্রিয়া দেখে না , অনুভবও করতে পারে না জন্য অনেকে বলেছেন , এগুলোর ওপর ভরসা করা , মুশরিকদের ন্যায় মৃত ব্যক্তি মূর্তির ওপর ভরসা করার সমতুল্য ; যারা শুনে না , দেখে না , কোন উপকারও করতে পারে না , আর না পারে কোন ক্ষতি করতে কিন্তু তারা মনে করে , এগুলো আল্লাহর কাছ থেকে তাদের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে , অথবা অমঙ্গল প্রতিহত করবে উদাত্ত আহব্বান : এখনো যে সব আলেম - ওলামা তাবিজ - কবচ নিয়ে ব্যস্ত তাদের দরবারে আমার সবিনয় অনুরোধ , এর থেকে বিরত থাকুন বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগ , সাধারণ মানুষ খুব সহজেই টিবি চ্যানেল , ইন্টারনেট বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারছে যে , তাবিজ - কবচ বৈধ নয় বা ইসলামে এর কোন স্বীকৃতিও নেই এমতাবস্থায় যারা তাবিজ - কবচ করেন বা বৈধ বলেন তাদের ব্যাপারে তারা বিব্রতকর অবস্থায় পতিত হন আল - হামদু লিল্লাহ , বর্তমান সময়ে আরবি শিক্ষিত সাধারণ শিক্ষিত অনেক ব্যক্তি , বিশেষ করে তরুন প্রজন্ম তাবিজ - কবজের অসারতা বুঝতে পেরে এর বিরোদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন নিজে রিবত থাকছেন এবং অপরকে বিরত থাকার জন্য উদ্বুদ্ধ করছেন যেহেতু এটা আকীদার বিষয় , তাই এখানে শিথিলতার কোন সুযোগ নেই অতএব , থেকে বিরত থাকার জন্য সবাইকে অনুরোধ করছি আল্লাহ সহায় সহজেই অনুমেয় যে শেয়ার মার্কেটের কথা বলছি শুরুতে একটু বলে নেই সরকারের উচ্চপদের লোকজন হঠাৎ হঠাৎ করে শেয়ার বাজারের বর্তমান কেলেংকারির বিষয়ে মুখ খুলেই এমন কথা বলে ফেলেন , যা আগুনে ঘি দেয়ার মত অবস্থার সৃষ্টি করে এই যেমন শেষ উদাহরণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টার একদিনের আগের কথাই ধরি ওনার বক্তব্য অনুযায়ী দেশের মূল অর্থনীতির সাথে নাকি শেয়ার বাজারের খুব একটা সম্পর্ক নেই না মনে হয় সেটাবেশি লাভজনক হবে না কারন ক্রম ওএস স্টার্ট হতে সময় নেয় মাত্র সেকেন্ড কম্পিউটার চালুকরারর সেকেন্ড পর আপনি নেট চালু করতে পারবেন এটা কম কিসে ? একটা মোবাইল অন করতেওতো ১০ সেকেন্ড লেগে যায় ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বর্তমান সরকারের ওপর স্বৈরাচার ভর করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তিনি বলেন , এই স্বৈরাচারী সরকার আমাদের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিচ্ছে নিজেদের ইচ্ছে মতো রিমান্ডে নিয়ে দিনের পর দিন ছাত্রনেতাদের নির্যাতন করছে আজ মঙ্গলবার বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি কথা বলেন ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু , সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান খোকন , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র যুগ্ম - আহবায়ক ওবায়দুল হক নাসির , কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম - সম্পাদক আনোয়ারুল হক রয়েলসহ অন্যান্য ছাত্রনেতাদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয় সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান , অর্থবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সালাম , চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এডভোকেট আহমেদ আজম খান , বিএনপির যুগ্ম - মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী , যুগ্মমহাসচিব আমানুল্লাহ আমান , শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন , ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহীদুল ইসলাম বাবুল , মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরীন সুলতানা , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের যুগ্মআহবায়ক আবদুল ওহাব প্রমুখ মির্জা ফখরুল বলেন , বাংলাদেশের ইতিহাস ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাস ছাত্রদের সব আন্দোলন সফল হয়েছে এবারে ছাত্রদের আন্দোলনের মাধ্যমেই সরকারের পতন ঘটবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি তিনি বলেন , এই আন্দোলনকে বেগবান করার জন্য ছাত্রনেতাদের আরও সক্রিয় হতে হবে তিনি আক্ষেপ করে বলেন , এখনো আমাদের ছাত্ররা গর্জে উঠছেনা আন্দোলনের মাধ্যমেই ছাত্রদল তাদের নেতাকর্মীদের মুক্ত করে আনবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন তিনি আরও বলেন , সরকার দ্রব্যমুল্য আইন শৃঙ্খলার দিকে মনোযোগ না দিয়ে বিরোধী দল দমনেই সর্বশক্তি প্রয়োগ করছে ওলামা মাশায়েখ মহিলা কর্মীদের ওপর হামলা মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে গণতন্ত্র জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষায় সম্মিলিত আন্দোলনের প্রয়োজন বলে তিনি জানান তিনি আগামীকালের গণঅনশনে বিএনপিসহ ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহবান জানান ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এফএম / মাবি / এআইকে / ১৯ . ০৪ঘ . ) জনিকা মাহমুদ কি এই জব স্যাটিসফেকশন ? সোজা ভাষায় বলতে গেলে , যে কাজটি আপনার মনো : পুত , যে কাজ করে আপনি আনন্দ পাচ্ছেন তাকেই বলে জব স্যাটিসফেকশন চাকরি অর্থই ধরাবাধা একটি গন্ডিময় জীবন শুধু তাই নয় , থাকে বাড়তি নানান ঝামেলাও সহকর্মীদের সাথে এড্জাস্টমেন্টের ব্যাপার , কখনো কখনো মনমালিন্যতা , বসের সঙ্গে ইগো প্রবলেম , অফিসের পরিবেশের সাথে খাপ [ IIUM আসার পর যে বিষয়টা আমি সবচাইতে বেশি উপভোগ করেছি তা হল - বিভিন্ন দেশের , বিভিন্ন সংস্কৃতির ছাত্র - ছাত্রীর সাথে পরিচিত হওয়া সত্যিই . . এক ভিনদেশীর সাথে পরচিতি হতে পারাটা যেন অনেক কিছু ! একটা সম্পূর্ণ অন্যরকম অনুভূতি তাছাড়া অন্য দেশের ব্যাপারে , সংস্কৃতি , মানুষের ব্যাপারে অনেক কিছু জানা যায় এখানে প্রায় ১১৭টি দেশের মুসলিম ছাত্র - ছাত্রী পড়ালেখা করে আমি প্রথমে অবাক হয়েছিলাম রাশিয়ার ছাত্র - ছাত্রীদের দেখে . আমি আগে জানতামনা যে রাশিয়াতে এত বেশি মুসলমান বাস করে এতদূর থেকে ওরা পড়তে আসলো মালয়েশিয়াতে , বেশ বিস্মিত হয়েছিলাম আমি তবে সবচাইতে বিস্ময়কর ছিল বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চরিত্রের পার্থক্যের বিষয়টা বিশেষ করে , এই উপমহাদেশের , তথা পাকিস্তান - ভারত - বাংলাদেশী - শ্রীলঙ্কা - কাশ্মীরের বেশিরভাগ ছাত্র বেশ আড্ডাবাজ , কিন্তু খুবই মেধাবী বলতে গেলে এই উপমহাদেশের ছাত্ররাই বেশিরভাগ ভাল রেজাল্ট করে . . . . . . . কক্সবাজার জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ - পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল আজ মিনিটের মধ্যে DGEN প্রায় ৬০০ পয়েন্ট পতনের পর সার্কিট ব্রেকার হিট করলো ! লেখক বলেছেন : মিজানের রাইটিং টা সম্পর্কে আমার ধারনা ঐটা একটা প্রতিশোধমূলক লেখা আমার পোস্টটা সম্ভবত মিজানের পড়া হইসে একটু শোধ নিলো আর কি ! এসবে কিছু যায় আসেনা ইনফরমেশন নিজে থেকে বের হয়ে আসবে ধীরে ধীরে আর আমার লেখালেখিতো চলবে ইনশাল্লাহ ডিউরডান্ট শিমুল বলেছেন : ইমামকে কিন্তু পড়ে গ্রেফতার করা হয় , তখন কিন্তু আমরা চুপ ছিলাম , মাঠে নামি নাই আমরা আসলে শুধু বলার বেলাতেই আছে , কাজের বেলায় নাই ডোনেইশন এর ব্যাপারে কেউ দায়িত্ব নিতে পারলে ভালো হয় জাতীয় প্রেসক্লাবের বিদ্যুত্ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টার নির্দেশে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড ( ডিপিডিসি ) গতকাল ভোর ৬টার দিকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বিদ্যুত্ বিভাগের একদল কর্মচারী এসে কাউকে কিছু না জানিয়ে সংযোগ কেটে দেয় বলে জানিয়েছেন ক্লাব কর্তৃপক্ষ জাতীয় প্রেসক্লাবের ৫৬ বছরের ইতিহাসে ক্লাবের সদস্য সাংবাদিকরা এবার প্রথম বিদ্যুত্হীন কষ্ট ভোগান্তির মধ্যে একটি দিন কাটালেন দেশের সর্বোচ্চ আদলাত সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ ক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটিকে কাজ চালিয়ে যাওয়ার আদেশ দেয়ার একদিন পরই বিদ্যুত্ লাইন কেটে দেয়া হলো সম্প্রতি অনুষ্ঠিত প্রেসক্লাবের নির্বাচনে সরকারি দল সমর্থক প্যানেল পরাজিত হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে বকেয়া বিল আদায় না করলে সংযোগ বিচ্ছিন্নের নোটিশ দেয় ডিপিডিসি অতিরিক্ত বিল সংশোধন সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তির অপেক্ষায় থাকা অবস্থায় সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে সাংবাদিকদের জাতীয় প্রতিষ্ঠানকে অন্ধকার করে দেয়াকে পরাজিতদের প্রতিহিংসার নগ্ন রূপ হিসেবে অভিহিত করেছেন ক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটির নেতারা টেকনাফ , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বাংলাদেশ কোস্টগার্ড মহাপরিচালক ( ডিজি ) রিয়ার এডমিরাল কেএস হোসেন টেকনাফ সফর করেছেন আজ রোববার দুপুরে তিনি টেকনাফ কোস্টগার্ড স্টেশনে পৌঁছলে স্টেশন ইনচার্জ লে . কমান্ডার এম কিবরিয়া হক তাকে স্বাগত জানান জানা যায় , কোস্টগার্ড ডিজি বেলা ২টায় টেকনাফ উপজেলার উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথের বৈঠকে মিলিত হন এতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কোস্টগার্ড চট্টগ্রাম এরিয়া কমান্ডার ক্যাপ্টেন জাবেদ ইকবাল , ৪২ বিজিবি উপ - অধিনায়ক মেজর মনজুরে খোদা , টেকনাফ উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা . . নাজিম উদ্দীন , থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবুল হক প্রমুখ তিনি বিকেল ৩টায় চট্টগ্রামের উদ্দেশে টেকনাফ ত্যাগ করেন টেকনাফ স্টেশন ইনচার্জ লে . কমান্ডার এম কিবরিয়া হক জানান , সীমান্তে কোস্টগার্ডের কার্যক্রম সুন্দরভাবে পরিচালনা সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দপ্তরের সাথে সমন্বয় সাধনের জন্য তিনি নির্দেশ দিয়েছেন তিনি টেকনাফ স্থলবন্দর নাফ নদী পরিভ্রমণ করেন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / ওআর / আরআর / ২২ . ৪৩ . ) কটা দিন বৃষ্টিতে ভিজতে মানা কটা দিন শামুক শব্দদের জ্বর আল মাহমুদের উল্লেখযোগ্য ছোটগল্পের বই যথাক্রমে পানকৌড়ির রক্ত ( ১৯৭৫ ) , সৌরভের কাছে পরাজিত ( ১৯৮৩ ) , গন্ধবণিক ( ১৯৮৮ ) , ময়ূরীর মুখ ( ১৯৯৪ ) , নদীর সতীন ( ২০০৪ ) ইত্যাদি আল মাহমুদের সেরা উপন্যাসগুলোর মধ্যে রয়েছে ডাহুকী ( ১৯৯২ ) , কাবিলের বোন ( ১৯৯৩ ) , উপমহাদেশ ( ১৯৯৩ ) , কবি কোলাহল ( ১৯৯৩ ) , নিশিন্দা নারী ( ১৯৯৫ ) , আগুনের মেয়ে ( ১৯৯৫ ) , চেহারার চতুরঙ্গ ( ২০০১ ) ইত্যাদি আল মাহমুদের কবিতা ছোটগল্প বিশ্বের উল্লেখযোগ্য ভাষাগুলোতে অনূদিত হয়েছে মাসআলা : সুস্থ পুত্রের ক্ষেত্রে এই দায়িত্ব বালিগ হওয়া পর্যন্ত আর কন্যার ক্ষেত্রে বিয়ে হওয়া পর্যন্ত - আদ্দুররুল মুখতার রদ্দুল মুহতার / ৬১২ ; ফতহুল কাদীর / ২১৭ ; আলমুফাসসাল ফী আহকামিল মারআহ ১০ / ১৭০ আমার এই বইটি শিশুদের জন্য উৎসর্গ করলাম পাশাপাশি আমার মা ' প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলাম বন্ধুরা আমাকে ভালবাসুন আবৃত্তি করে কবিতা ছড়াগুলো পড় - পারলে মুখস্থ করুন আমার বিশ্বাস আপনাদের ভাল লাগবে দয়া করে বিনা অনুমতিতে কেউ ছাপাবেন না আরও বই এর জন্য যোগাযোগ করুন - নাম : : মো : মেহেদী হাসান মেহেদী প্রযতেœ : মো : মোস্তাফিজুর রহমান মহল্লা : রামচন্দ্রপুর কেদুর মোড় ( মারুফ ট্রেডার্স গ্যাসের দোকান সংলগ্ন বাড়ি ) পোষ্ট : ঘোড়ামারা থানা : বোয়ালিয়া জেলা : রাজশাহী ফোনঃ০৭২১৮১১৪২১ , - মেইলঃ me_di_09 @ yahoo . com . নেটে ঘুরতে ঘুরতে নানান সময় নানান ধরনের মজার ছবি চোখে পড়ে এর কোন কোনটি হয়তো সুন্দর , রহস্যময় বা উদ্ভট কখনো কখনো ইচ্ছে করে সবার সাথে তা শেয়ার করি আর তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কিছু জিনিসের ছবি আরও পড়ুন অর্থমন্ত্রীর কথা আনুযায়ী , ' ' দেশে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হচ্ছে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণকারীরা দাবি করছে , ঋণ গ্রহিতার সংখ্যা তিন কোটিতে পৌঁছেছে কিমত্ত তারপর দরিদ্র্য বেড়েই চলছে ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণের পরিমান বাড়লেও দারিদ্র্য বিমোচন কাঙ্খিত গতি পাচ্ছে না পরিসংখ্যান বাস্তবতার ব্যবধানই বলে দিচ্ছে কোথাও কোনো সমস্যা রয়ে গেছে ' ' পাশাপাশি বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন , ' ' ক্ষুদ্র ঋণের প্রতিষ্ঠানিক আইনি জটিলতা দূর করতে হবে ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহিতাদের ঝুঁকি বাড়তি খরচ অনেক বেশি হওয়ায় তারা অনেক কাজ ঠিকমত করতে পারেনা ক্ষেত্রে প্রণোদনা চালু করতে সরকারের প্রতি আহবান জানান তিনি ' ' হোম » রাজনীতি » ৫জুন হরতাল ডেকেছে বিএনপি জামায়াত লিনাক্স » সাইফুল্লাহ » এপ্রিল , ২০১১ » 12 টি মন্তব্য » 836 বার দেখা হয়েছে ডিপ্লোমেটিক করেসপন্ডেন্ট অ্যাসোসিয়েসন অব বাংলাদেশ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে যাই হোক , এ্যপল যদি বর্তমান গতিতে ওপেনসোর্সের সাথে গাদ্দারি করতে থাকে তাহলে এর সফটওয়্যার ব্যবহার করাটা আমার পক্ষে আর সম্ভব হবে না আশা করি , এ্যপল তার বর্তমান কার্যকলাপগুলো একটু পর্যালোচনা করে ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক হবে যার কাঁধে চড়ে তারা পুনর্জীবন পেল , তাকে লাথি মারলে পরিণাম ভাল হবে না ইতিহাসের পেছনে ঢাকা কাবের ধারাবাহিক ইতিহাস পাওয়া যায় ১৯১১ সাল থেকে কারন ওই সময়ে সেটা রেজিষ্ট্রি করা হয়েছিল তবে বিভিন্ন সূত্র ঢাকা কাব গড়ে ওঠার একটা পটভূমিকা তৈরিতে সাহায্য করে বর্তমান বাহাদুর শাহ পার্কের মূল নাম আন্টাঘর অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষের দিকে এই ময়দানের পাশে ছোট এক দালানে আর্মনীয়দের একটা কাব ছিল এই কাবে বিলিয়ার্ড খেলতেন আর্মেনীয়রা বিলিয়ার্ডের গোল বল দেখতে অনেকটা ডিমের মতো ঢাকাইয়ারা ডিমকে আন্ডা বলত , এখনো বলে সেই আন্ডা থেকেই আর্মেনীয়দের কাবটিকে বলা হতো আন্টাঘর ( কিংবা আন্ডাঘর ) সেই থেকে আন্টাঘর ময়দান উনিশ শতকের শেষের দিকে কাবটি ইংরেজরা কিনে নিয়েছিলো কিন্তু দালানটি এতই জীর্ন ছিল যে সেটা ভেঙ্গে ফেলা ছাগা আর কোনো উপায় ছিল না ঢাকা কাব নামটি ওই সময়েও পাওয়া যায় না তবে নথিডত্র প্রমান করে , আন্টাঘর ময়দানের কাছে বর্তমান কাবের এক একর জমি ছিল ( সূত্রাপুর মৌজা : খতিয়ান - ৬১৪ , প্লট - ৬৬৪ - ৬৬৫ ) ঢাকা কাবের পুরনো কর্মচারীদের মতানুসারে ১৯৫২ সাল পর্যন্তু ঢাকা কাব ওই এলাকায় তিন একর জমির জন্য খাজসা দিত ১৯৪০ সালে প্রকাশিত ' ঢাকার দৃশ্য ' টিত্রে একটি বিলিয়ার্ড রুমের ছবি আছে প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুনের ধারনামতে , আন্টাঘর ময়দানের পর নদীতীরে একটি বিলিয়ার্ড রুম স্থাপন করা হয়েছিল যা ব্যবহৃত হতো শেতাঙ্গদের আদি মিলনাস্থল বা কাব হিসেবে এটিকেই মুনতাসীর মামুন ঢাকা কাবের আদি অট্টালিকা মনে করছেন বর্তমান ঢাকা কাবের সাথে উপরে উল্লেখিত কাবের সম্পৃক্ততার বিষয়টি প্রমানিত নয় তবে এটা সত্য , অষ্টাদশ শতক থেকে সাহেবদের একটি কাব গঠনের প্রচেষ্টার ফলই আজকের ঢাকা কাব কারন ১৯১১ সালে রেজিষ্ট্রি করার আগেও দেখা যায় কাব পাঠাগারে ১৯১০ সালের সীরমোহরকৃত বই টেবিলের গল্প ১৬ ডিসেম্বর , ১৯৭১ পুরো দেশ তখন জন্ম উতসবে মত্ত বিকেল বেলা রমনার রেসকোর্সে সারেন্ডার করবেন ততকালীন পাকিস্তানি সামরিক কমান্ডার জেনারেল নিয়াজি রমনার রেসকোর্স তখনো ঢাকা কাবের আয়ত্বে হাজার হাজার লোক সমবেত হয়েছে পাকিস্তানি যুদ্ধ নেতার নিচু মুখ দেখতে সব কিছু প্রস্তুত , কেবল চেয়ার - টেবিলের অভাব অন্তত দুেেটা চেয়ার এবং একটি টেবিল খুবই প্রয়োজন হয়ে পড়ল তাতনিকভাবে দুটি চেয়ার একটি টেবিলের যোগান দেন ঢাকা কাবেরই এক দেশপ্রেমিক স্টাফ সহকর্মীর সহযোগিতায় দ্রুত গতিতে একটি কাঠের টেবিল দুটি কাঠের চেয়ার এনে দেন রেসকোর্সে কে জানত , সেই সাধারন মানেনর কাঠের চেয়ার - টেবিলই একদিন হয়ে উঠবে অসাধারন এক ইতিহাসের অংশ ? হয়েছেও তাই ঢাকা কাবের সেই দিনের সেই চেয়ার টেবিল ব্যবহার করেই , সেই টেবিলের ওপর চুক্তিপত্র রেখে তাতে সই করেছিলেন ততকালীন পাকিস্তানি সমরনেতা জেনারেল নিয়াজী ভারতীয় সমরনেতা জেনারেল অরোরা কাগজে - কলমে স্বাধীনতা পাওয়ার পর চেয়ার টেবিলের কথা ভুলেই গিয়েছিল সবাই ১৬ ডিসেম্বরের পরবর্তী দুইদিন কেউ চেয়ার - টেবিলের কথা চিন্তাই করেনি যখন খেয়াল হলো , ততনে চেয়ার দুটি উধাও অপ্রত্যাশিতভাবে পড়ে ছিল টেবিলটি সেটাকে নিজের বাসায় নিয়ে গিয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক স্টাফ বিশ্ববিদ্যালয়ের গনিত বিভাগের ততকালীন অধ্যাপক রমজান আলী সরদার ঢাকা জাদুঘর কতৃপকে বিষয়টি অবহিত করেন ঢাকা জাদুঘর তখন ছিল নিমতলিতে জাদুঘরেরই এক কর্মকর্তা ফিরোজ মাহমুদ টেবিলটি নিজ দায়িত্বে নিরাপদ স্থানে সংরনের জন্য নিয়ে আসেন পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে শাহাবাগস্থ জাতীয় জাদুঘর উদ্বোধনের পর টেবিলটির স্থায়ী জায়গা হয় সেখানে ঐতিহাসিক সেই টেবিলটি এখনো রয়েছে জাতীয় জাদুঘরে জাদুঘরের তৃতীয় তলায় দুই নম্বর রুমের মুক্তিযুদ্ধ গ্যালারীতে কাচের বেষ্টনীর মধ্যে রতি রয়েছে টেবিলটি আধুনিক ক্লাবের ধারনা প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই মানুষ কাব গঠন করে আসছে মানব সভ্যতার ধারাবাহিক ইতিহাস বিশ্লেষন করলে দেখা যায় সভ্যতা শুরুর অনেক আগে থেকেই মানুষ গোত্রে গোত্রে বিভক্ত ছিল তাহলে আলাদাভাবে প্রত্যেকটা গোত্রকে কাব বললে অত্যুক্তি করা হবে না তবে সে কাব গঠন ছিল বেচে থাকার জন্য দলবদ্ধভাবে থেকে অন্য গোত্র কিংবা হিংস্র বন্য পশুর আক্রমন থেকে রা পাওয়া যেত আধুনিক কাবের উতপত্তি ভিন্ন কারনে ; আড্ডা দেওয়া , বিনোদিত হওয়ার উদ্দেশ্যে আধুনিক সামাজিক কাবের ধারনা পাওয়া যায় ১৬৫২ সালের পর থেকে যখন তুর্কি থেকে কফি এনে ইংল্যান্ডের সাথে পরিচিত করা হলো শারিরীক রিফ্রেশমেন্টের জন্য ইংল্যান্ডবাসীরা সাত সকালে কফি হাউসগুলোতে উপস্থিত হতে থাকলো কফি হাউসে বসে কাপের পর কাপ , ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দিতে ইংল্যান্ডবাসীর ভালোই লাগতে শুরু করল এভাবেই কফি হাউসগুলোর মাধ্যমে প্রথমে মানুষে মানুষে আড্ডার প্রচলন শুরু হলো আড্ডার বিষয়বস্তু হিসেবে রাজনৈতিক , সামাজিক , সাংস্কৃতিক প্রসঙ্গে আলোচনা তো ছিলই কফি হাউসগুলোতে যে প্রানবন্ত আড্ডার আয়োজন হতো তার একটা উদাহরন বাংলা সাহিত্যের প্রখ্যাত রম্য লেখক সৈয়দ মুজতবা আলীর লেখা থেকে পাওয়া যায় উল্লেখ্য , সৈয়দ মুজতবা আলী ছিলেন ভ্রমনপিয়াসী লোক চাকরি এবং ব্যক্তিগত ভ্রমনের সুবাদে প্রচুর অভিজ্ঞতা তিনি অর্জন করেছিলেন কায়রোবাসীর আড্ডা প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন , ' শতকরা নব্বই জন কাইরোবাসী আড্ডাবাজ এবং তার দশআনা পরিমান অর্ধেক জীবন কাটায় কাফেতে বসে আমাদের আড্ডা বসতো - কাফে দ্য নীল ; বা নীলনদ কাফেতে কফির দাম পয়সা , ফি পাত্তর রাবড়ির মতো ঘন , কিন্তু দুধ চাইলেই চিত্তির সবাই কালো কফি খায় , তাই দুধের কোনো ব্যবস্থা নেই কিচ্ছু ঘাবড়াবেন না , দুদিনেই অভ্যাস হয়ে যায় কালো কফি খেলে রঙভী ফর্সা হয় ' ইংল্যান্ডের কফি হাউসের আড্ডা আঠারো শতকের শেষের দিকেই কাবে রূপ নেয় তবে তখনো শুধু একই পেশাজীবিদের নিয়েই কাব গঠন হতো দেখা গেল শুধু রাজনীতিবিদদের কাব , ক্রিকেটারদের কাব , ব্যবসায়ীদের কাব ইত্যাদি আর মেয়েদের তো কাবের সদস্য হওয়ার কোনো সুযোগই ছিল না সেই সুযোগ তৈরি হতে তাদের অপো করতে হয়েছে উনিশ শতকের শেষ পর্যন্তু উনিশ শতকেই কাবের নিজস্ব বিল্ডিং নির্মানের রেওয়াজ চালু হয় এর আগেও বিচ্ছিন্নভাবে দুই একটি কাবের নিজস্ব বিল্ডিং নির্মান হয়েছে ইংল্যান্ডের পুরনো কাবের মধ্যে ওয়াটারলু প্লেস , কার্লটন কাব , ট্রাভেলারস কাব , ইউনাইটেড সার্ভিসেস কাব অন্যতম এই কাবগুলোর সবই উনিশ শতকের প্রথম দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ঢাকা ক্লাব সম্পর্কিত কিছু তথ্য : অফিসিয়াল নাম : ঢাকা ক্লাব লিমিটেড স্থাপিত : ১৯ আগষ্ট ১৯১১ রেজিষ্ট্রি : সেপ্টেম্বর ১৯১১ প্রেসিডেন্ট ( যে পর্যন্তু রেকর্ড আছে ) : মি . ডাব্লিউ এইচ নেলসন , এফসিএস ( ১৯৩১ ) প্রথম বাঙ্গালী সদস্য : রেকর্ড পাওয়া যায়নি প্রথম বাঙ্গালী প্রেসিডেন্ট : বিচারক আমিন আহমেদ ( ১৯৪৭ ) প্রথম মহিলা সদস্য : গীতিয়ারা সাফিয়া চৌধুরী প্রথম মহিলা প্রেসিডেন্ট : গীতিয়ারা সাফিয়া চৌধুরী ' ৭১ পরবর্তী প্রথম প্রেসিডেন্ট : মি . এম জি মূর্তজা বর্তমান সদস্য সংখ্যা : ১৫০০ জন বর্তমান মহিলা সদস্য সংখ্যা : ৮০ জন পুলিশ কর্মকর্তার ভাষ্য ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার লালবাগ থানার ওসি ছিলেন এম গোফরান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাটি সেদিন তার দায়িত্বে ছিল দিন ছাত্রদের প্রধামমন্ত্রী নুরুল আমিনকে বাংলা ভাষার দাবিতে স্মারকলিপি দেবার কথা ছিল ২১ ফেব্রুয়ারি এসেম্বলি চলাকালীন ছাত্রদের কর্মসূচিতে বাধা দেবার নির্দেশ আসে রাওয়ালপিন্ডি থেকে তখন ঢাকার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ( ডিএম ) ছিলেন কোরেইশী নামের এক পঞ্জাবি তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে রাত ১০টায় এম গোফরানের কাছে ডিসি স্বাক্ষরিত সেই চিঠিটি পৌছায় এবং তখনই তা সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করা হয় ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে রাজারবাগ থেকে স্পেশাল আর্মস ফোর্সের একটি বড় দল ক্যাম্পাসে আসে তাদের ইনচার্জ ছিলেন পঞ্জাবি কর্মকর্তা আর আই নবীশের খান ঢাকার ডিএম কোরেইশী , ডিআইজিপি জেড ওবায়দুল্লাহ , এসপি ইদ্রিস এডিশনাল এসপি মাসুদ মাহমুদ ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন সিঁধু বাংলাদেশকে নিয়ে কি বলেছিলেন অনুসন্ধানে দেখা যায় , ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচের আগে তিনি ইয়ান বোথামের একটি মন্তব্য খণ্ডাতে গিয়ে বাংলাদেশকে নিয়ে একটি কটু মন্তব্য করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচের আগে বোথামের ব্যক্তিগত অভিমত ছিল , কোয়ার্টার ফাইনালের দৌড়ে ক্যারিবীয়দের থেকে বাংলাদেশ এগিয়ে রয়েছে সিঁধু বোথামের কথা উড়িয়ে দিয়ে তাচ্ছিল্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সম্পর্কে পাখি তেলাপোকা উভয়েরই আকাশে ওড়ার ব্যাপারটি টেনে আনেন দীপন এই একটি মন্তব্যকে উদ্ধৃত করে প্রধান নির্বাহী লরগাতের কাছে মেইল করে জানান , ' সিঁধুর এই উপমাটি আইসিসির বর্ণবাদ বিরোধী নীতিমালার অনুচ্ছেদ - এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন সেই অনুচ্ছেদে লেখা আছে , " আন্তর্জাতিক ম্যাচের সময় ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট কোনো ব্যক্তি চাই সেটা মাঠে হোক কিংবা অন্য কোনো জায়গায় , কোনো দেশ , জাতি , ধর্ম , বর্ণ ইত্যাদি সম্পর্কে যদি এমন মন্তব্য করেন , যা সংশ্লিষ্টদের অনুভূতিতে আঘাত করে , সেটাই বর্ণবাদের পর্যায়ে পড়ে এবং সেটা শাস্তিযোগ্য " একাধিক ভাষায় ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য এটি একটি অপরিহার্য এক্সটেনশন এর সাহায্যে জুমলার যেকোনো কন্টেন্টকে খুব সহজেই অনুবাদ করা যায় মানুষের পরশেরে প্রতিদিন ঠেকাইয়া দূরে ঘৃণা করিয়াছ তুমি মানুষের প্রাণের ঠাকুরে বিধাতার রুদ্ররোষে দুর্ভিক্ষের - দ্বারে বসে ভাগ করে খেতে হবে সকলের সাথে [ . . . ] পদ্ধতি প্রথমে বজ্রাসনে বসুন দুই পা পেছনের দিকে নিয়ে পায়ের পাতার ওপর ভর দিয়ে বসাটাই বজ্রাসন তারপর আপনার পা দুটি আসনে ছড়িয়ে দিন এবার ডান পা সোজা রেখে বাঁ পা হাঁটুতে ভাঁজ করে ডান পায়ের বাইরের দিকে রাখুন সময় হাঁটু সোজা রাখুন এবার ডান হাত বাঁ পায়ের বাইরের দিকে চাপ দিয়ে রাখুন এবং বাঁ হাত পিঠের মাঝখানে রাখুন হাতের তালুটি রাখুন মাটির দিকে শরীর সামনের দিকে টানটান করুন এবং লম্বা করে নিঃশ্বাস নিন দম ছাড়তে ছাড়তে এবার কোমরের ওপরের অংশ যতটুকু সম্ভব পেছন দিকে বাঁকা করুন দম স্বাভাবিক রেখে অবস্থায় ১০ সেকেন্ড স্থির থাকুন দম নিতে নিতে এবার সামনে ফিরে আসুন এবার দুই হাত দুই পায়ের পাশে এনে রাখুন আপনার বাঁ পা সোজা নিয়ে আসুন অর্থাৎ দুই পা জোড়া করুন একইভাবে বিপরীত দিকে করুন আবার আগের মতো বজ্রাসনে চলে আসুন শবাসনে বিশ্রাম নিন এভাবে পুরো প্রক্রিয়াটি তিনবার করুন কেমন করে পারা যায় অই সব নিরাবতার বয়ান করতে যেখানে আয়নাল হক হাল্লাজের আলখেল্লার যুগপৎ বসবাস তুমি দেখাতে পারো জলের নিঃশ্বাস থেকে বৃক্ষের আয়ুবর্ধক বৃদ্ধি বেচে থাকার একমাত্র সুচক জোয়ার ভাটার আঠালো স্বভাব কীভাবে তুমি বয়ান করতে পারো অঙ্কিত বিন্দুর সীমাবদ্ধতায় আমাদের ইতিহাস রচিত হলো আমি জ্যামিতিক হারে ব্লগার যে পরিমানে বেড়েছে , তাতে একপ্রকার সন্তুষ্টই বলতে পারেন কিন্তু , ব্লগ পাঠক উল্লেখযোগ্য হারে বাড়েনি এর জন্য আমরা ব্লগারাই দায়ী ব্লগ পাঠক বাড়ানোর ক্ষেত্রে কাওছার ভাইয়ের নির্দেশনাগুলো অবশ্যই সমর্থনযোগ্য ন্যাশনাল সার্ভিসে অন্তর্ভুক্ত নাসির উদ্দিন জানান , ১৫ জন অনুমোদিত প্রশিক্ষক দিয়ে কার্যক্রম না করে প্রতিদিন টি করে ক্লাস নিয়ে মাসে ৫২ হাজার টাকা সম্মানী ভাতা একাই ভোগ করছেন তিনি ন্যাশনাল সার্ভিসের আসবাবপত্র ক্রয়ের নামে ভৌতিক বিল পাস করে অঢেল টাকা আত্মসাত করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে ন্যাশনাল সার্ভিসের প্রশিক্ষণার্থী রুমা আক্তার জানান , ৪টি ভেন্যুতে সকাল ৯টা থেকে বিকাল টা পর্যন্ত দুই শিফটে প্রশিক্ষণ চলে কিন্তু অভিযুক্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাধারণ মানুষের গুরুত্বপূর্ণ কাজের কথা ভুলে গিয়ে তিনি ন্যাশনার সার্ভিসের প্রশিক্ষনার্থীদের প্রশিক্ষন দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন প্রশিক্ষনার্থী রেখা জানান , ইউএনও ক্লাসে ঢুকে কুরুচীপূর্ন কথাবার্তা বলেন তার ব্যাচেলর বাসায় যেতে বলে ইউএনও সোহরাব হোসেনের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ করায় ন্যাশনাল সার্ভিসে অন্তর্ভুক্ত রাসেল , হামিদ , নাসির উদ্দীন , মেহেদী হাসানের বিরুদ্ধে তার কাছে চাঁদা চাওয়া এবং অসাদাচরনের অভিযোগে কর্মসুচী থেকে কেন প্রত্যাহার করা হবেনা এই মর্মে কারণ দর্শানোর জন্য নোটিশ দিয়েছেন জাতি সমস্যার প্রশ্নটি সকল শ্রেণী - সচেতন শ্রমিককে সুস্পষ্টভাবে বিবেচনা সমাধান করতে হবে - লেনিন [ দক্ষিণ এশিয়ার জনগণের মুক্তি সংগ্রামে , সমাজতান্ত্রিক দক্ষিণ এশিয়া প্রতিষ্ঠায় , জাতি সমস্যার ওপর আলোচনা , উপযুক্ত কর্মসূচি প্রণয়ন কৌশল নির্ধারণ আমাদের সামনে এক অবশ্য কর্তব্য হিসেবে হাজির হয়েছে কর্তব্য পালনে মার্কসবাদ - লেনিনবাদের তত্ত্বে উপযুক্তভাবে সজ্জিত হতে জাতি সমস্যা প্রশ্নে মার্কসবাদ - লেনিনবাদের তত্ত্বগত বিকাশ . . . আরো কিছু কথা ঘুরপাক খাচ্ছে মাথায় , গুছিয়ে আনতে পারলে অবশ্যই জানাবো " প্রয়োজনে সেনাবাহিনী বিমানবাহিনীও যেন নিরাপত্তা রক্ষায় এগিয়ে আসতে পারে সে প্রস্তুতিও শেষ হয়েছে " সংযুক্তিঃ জানুয়ারি ১০ , ২০১১ | ট্যাগ : বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর | কবি : বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর | মন্তব্য করুন | ৪৭ বার প্রদর্শিত | কবিঃ বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর ' এর কবিতা সমুহ কবি পরিচিতিঃবোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর খ্যাতিমান কবি কথা সাহিত্যিক ছাড়া শিল্প সাহিত্য রাজনীতি নিয়ে তাঁর মননশীল ভাবনার পরিচয় আছে সুপ্রচুর প্রবন্ধ সাহিত্যে তাঁর পেশা অধ্যাপনা তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপ - উপাচার্য তিনি চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানায় জন্মগ্রহণ করে ঢাকার সরকারি মুসলিম হাইস্কুল থেকে তিনি ১৯৫০ সালে মাধ্যমিক , ঢাকা কলেজ থেকে ১৯৫২ সালে উচ্চমাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্মান ( ১৯৫৫ ) স্নাতকোত্তর ( ১৯৫৬ ) ডিগ্রি লাভ করেন্‌ ইংল্যান্ডের ডাহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ১৯৭৪ সালে পিইচডি ডিগ্রি লাভ করেন বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীরের উলেস্নখযোগ্য গল্পগ্রন্থ : অবিচ্ছিন্ন ( ১৯৬০ ) , দূর দূরানেত্ম ( ১৯৬৮ ) , বিশাল ক্রোধ ( ১৯৬৯ ) , মুনত্মহীন মহারাজ ( ১৯৮১ ) , এক ধরনের যুদ্ধ ( ১৯৮৫ ) , বিপ্লব দীর্গজীবী হোক ( ১৯৯৭ ) , গল্প সমগ্র ( ২০০১ ) উপন্যাস : সর্বনাশ চতুর্দিক ( ১৩৮১ ) , মহাকাব্য ( ২০০৩ ) , আমরা যেভাবে বেঁচে আছি ( ২০০৫ ) কাব্যগ্রন ' : আমাদের মুখ ( ১৯৯৩ ) , পুরানো বৃড়্গের ডালপালা ( ১৯৯৪ ) , মানুষের বুকের মধ্যে ( ১৯৯৮ ) , আসবাবহীন ঘর ( ২০০৫ ) প্রবন্ধগ্রন্থ স্বদেশ সাহিত্য ( ১৯৬৯ ) , জানালা ( ১৯৭১ ) , নিসত্মবন্ধতার সংস্কৃতি ( ১৯৮৩ ) , বাংলাদেশের নাম ( ১৯৮৪ ) , শাহাবুদ্দীন ( ১৯৯৭ ) , চিত্রশিল্প : বাংলাদেশ ( ১৯৭৪ ) ১৯৬৯ সালে তিনি বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন দেখিতে দেখিতে চিতার আগুণ জ্বলিয়া উঠিল রমণী ভীষণ চিৎকার করিয়া প্রাণরক্ষা সঙ্কল্পে অন্তিম চেষ্টায় চরম বল - প্রয়োগে চিতা হইতে মাটিতে পড়িবার চেষ্টা করা মাত্র একটি পাষণ্ড হিন্দু ভীমবংশদণ্ড দ্বারা নারীর কটিদেশে আঘাত করিল ! ঈসা খাঁ মুহুর্ত মধ্যে ব্যাপার বুঝিয়া অত্যন্ত বিস্মিত এবং যার - পর - নাই শোকসন্তপ্ত কণ্ঠে চীৎকার বলিলেন , " কি কর ! কি কর ! ! " ঈসা খাঁর সঙ্গীয় যোদ্ধাগণও মুহুর্তমধ্যে ঈসা খাঁর নিকটে আসিয়া দাঁড়াইলেন হিন্দুগণ ঈসা খাঁকে মুসলমান , সুতরাং সহমরণের নিষ্ঠুর প্রথার তীব্র বিরোধী আসিয়া করিয়া বংশদণ্ড , কুঠার , দা , লগুড় পাথর হস্তে তাঁহাকে আক্রমণ করিবার জন্য ছুটিয়া আসিল ইহাতে ঈসা খাঁ নিতান্ত উত্তেজিত এবং ক্রুদ্ধ হইয়া ভীমবেগে তরবারি হস্তে তাহাদিগকে আক্রমণ করিলেন কয়েকজন আহত হইয়া ভূপতিত হইবার পরেই সকলে বৃকতাড়িত মেষবৎ ঊর্ধ্বশ্বাসে পলায়ন করিতে লাগিল ঈসা খাঁ বিদ্যুদ্বেগে যাইয়া চিতার উপর হইতে নারীকে স্বহস্তে উঠাইয়া লইলেন তৎপর তাহার হস্তপদের বন্ধন খুলিয়া দিলেন পরবর্তী জীবন প্রমথেশ বড়ুয়ার সাথে পরিচয়ের সূত্রে তিনি কলকাতায় গিয়ে তার বাসায় থেকে নাটক দেখতেন প্রমথেশ বড়ুয়ার " মুক্তি " চলচ্চিত্রে আব্দুল জব্বার খানের অভিনয়ের কথা থাকলেও প্রাকৃতিক দূর্যোগের কারণে পরে তিনি তা করতে পারেননি পরে তিনি প্রমথেশ বড়ুয়ার " শাপ মুক্তি " চলচ্চিত্রের জন্য নির্বাচিত হন কিন্তু তার পিতা অনুমতি না পাওয়াতে তিনি সে চলচ্চিত্রটিও করতে পারেননি তবে তিনি নিয়মিত মঞ্চনাটক করেছেন তিনি " সমাজপতি ওমাটির ঘর " নাটকে অভিনয় করে স্বর্ণপদক পান গৌহাটিতে পরিচালনা করেন " টিপু সুলতান " ১৯৪১ সালে আহসানুল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল থেকে ডিপ্লোমা নিয়ে চাকরিতে যোগ দেন ১৯৪৯ সালে ঢাকায় স্থায়ী ভাবে চলে আসেন ঢাকায় এসে সংগঠিত করেন ' কমলাপুর ড্রামাটিক এসোসিয়েশন ' সংগঠনের উদ্যেগে তিনি " টিপু সুলতান " " আলীবর্দী খান " নাটক মঞ্চায়ন করেন পরে তিনি " ঈসাখাঁ " ( ১৯৫০ ) , " প্রতিজ্ঞা " ( ১৯৫১ ) , " ডাকাত " ( ১৯৫৩ ) , " জগোদেশ " ( ১৯৫৯ ) রচনা করেন জানিনা আগে এটা নিয়ে কোন পোস্ট হয়েছে কি না আর যদি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার দৃস্টিতে দেখবেন আজ আমি যে Anti Virus টি নিয়ে লিখব তা একটি Portable Anti Virus যা আপনি অন্য Anti Virus এর পাশা পাশি ব্যবহার করতে পারবেন যারা টুকি টাকি কম্পিউটার সারভিসিং এর কাজ করেন তাদের জন্য খুবই সহায়ক , আর এটি সকল Malware virus ধরতে পারে এটি Portable Anti Virus হওয়ায় পেন ড্রাইভে করে যে কোন কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায় Anti Virus টির নাম হচ্ছে Emsisoft Free Emergency Kit 1 . 0 এটি ফ্রী তাই সিরিয়াল নাম্বার এর কোন ভেজাল নেই Anti Virus টির সাইজ হচ্ছে ৯১ মেগাবাইট এটি পাবেন আর হ্যা ডালো করার পর আপডেট করে তার পর স্কানিং করবেন ধন্যবাদ সকলকে মুহম্মদ - অঙ্কন দিবসের পরে খোমাখাতা আর ইউটিউবে নবীজির ছবির ছড়াছড়ি অনেক ভিডিওতে ছবি - অঙ্কনপদ্ধতি দেখানো হয়েছে দেখতে বড়োই মজা ( ) অত্র আইন মুসলিম বিবাহবিচ্ছেদ আইন , ১৯৩৯ নামে পরিচিত হইবে সাফল্যের শীর্ষে অবস্থানকারী ইমরানের সময়কার জনপ্রিয়তাকে ' শর্ট টার্ম শাদি ' ছবির ব্যবসায়ীক সাফল্যের জন্য কাজে লাগাতে চান জহর আর তাই করনের এই অপেক্ষা করন চাচ্ছেন আগামী নভেম্বরে ' শর্ট টার্ম শাদি ' ছবিটি মুক্তি দিতে একেই হয়ত বলে জহরের জহুরি বুদ্ধি যা দেখছি , যা পড়ছি , যা শুনছি ( ভার্সন মে ' ১০ ) বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ( ডব্লিউটিও ) মন্ত্রী পর্যায়ের ৭ম সম্মেলন জেনেভায় হবে শুনে মনটা একটু খারাপই হয়েছিল কারণ এর আগে আমি সুইজারল্যান্ড গেছি , এবং জেনেভা , জুরিখ দাভোসের অনেকখানি আমার দেখা হয়েছে নিজের পয়শায় দেশ - বিদেশ ঘোরার সামর্থ্য আমার নাই , আমন্ত্রণে অথবা অফিসের অর্থে যেতে হয় ভেবেছিলাম এবার সম্মেলন হবে নতুন কোনো দেশে , কাজের ছলে নতুন একটা দেশও দেখা হবে আসলে আমরা পাইরেসী সফটওয়্যার ব্যবহার করে পাইরেসীর সংজ্ঞাটাই পাল্টে ফেলেছি খুবই সহমত @ সেভারাস ভাইয়া আমি অনেক দিন আগে থেকেই এই ফোরামে একটা লিংক ব্যবহার করি বাংলাদেশকে ভোট দেবার জন্য আমার জানা মতে আলোকিত ভাইয়া অনেক পুরানো ( পোষ্ট ২৪৯১ ) তিনি কিন্তু প্রথম থেকেই লিংকটি দেখেছেন কিন্তু প্রতিবাদি বা দ্বিমত করা কোন পোষ্ট কিন্তু আমরা পাই নি ভাইয়া আপনার মতের সাথে মিলালে লিংক দেয়াটা কিন্তু অনৈতিক ছিলো এতদিন পর আপনার কেন দ্বিমত প্রকাশ পেল ( না - কি কোডার ভাইয়ের কজের বিরুদ্ধে যেয়ে ভবিষ্যত ভোট কমাবার চান্স নেন নাই ; D ) আপনি সম্ভবত এও বলতে চাচ্ছেন যে , পুরুষদের জন্য বলা আছে , পুরুষদের ক্ষেত্রে নারীকে ভোগ করাই একমাত্র কাজ নারী কোথায় কতটুকু খুলে রাখল , তুলে রাখল এটা দেখে চোখের তাড়না মেটানো পুরুষের জন্য হালাল রিপুকে জয় করার কথা পুরুষদের জন্য কোথাও উল্লেখ নেই ! সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী , সাহারা খাতুন , মহিউদ্দিন খান আলমগীর , লতিফ সিদ্দিকী , ইউসুফ হুসেন হুমায়ূন , উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমেদ , আবদুর রাজ্জাক , যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব - উল - আলম হানিফ , ডা . দীপু মনি , সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন , বাহাউদ্দিন নাসিম , খালিদ মাহমুদ চৌধুরী , যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর্জা আজম , মুজিবুল হক , মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ - উপাচার্য হারুন - অর - রশীদ আরিফ , সামিয়া আর সাথী গ্রামের স্কুল থেকে এসএসসি পাস করে ভর্তি হয়েছিল মাইলস্টোন কলেজে গ্রেড নিয়ে ভর্তি হয়েও ২০১০ সালে প্রকাশিত এইচএসসির ফলাফলে তিন জনেরই অর্জন ছিল জিপিএ . ০০ মৌ মিতা , সজল আর মাসুদ ২০১১ সালে প্রকাশিত এসএসসির ফলাফলে এদেরও অর্জন জিপিএ . ০০ এরা তিন জনই গ্রামের স্কুল থেকে অষ্টম শ্রেণী পাস করে আরও ভালো করার স্বপ্ন নিয়ে ভর্তি হয়েছিল মাইলস্টোনে ২০০৮ সালে ঢাকা বোর্ড এই মন্তব্যটি কি ওস্তাদি বয়ান হতে পারে না ? মডুদের দৃষ্টি আকর্ষন করলাম নারীর ক্ষমতায়ন ভাই এটা কয় নাম্বার তা আমার এনালগ ক্যালকুলেটরে ধরছেনা তাও অদ্ভুত বিষয়ে দেয়া হবে এই সোনার পদক বাংলাদেশে গণতন্ত্র সুসংহতকরণ এবং নারীর ক্ষমতায়নে . . . . বাংলাদেশে গণতন্ত্র সুসংহতকরণ এবং নারীর মতায়নে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বর্ণপদক প্রদান করবে প্যারিসের ঐতিহ্যবাহী ' ডুফিন ইউনিভার্সিটি ' সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেয়েটাঃ তুই জানিস এই কাজ গুলো আমি কেন করতাম ? দেশের অভ্যন্তরীণ নদীপথে চলাচলকারী নৌযানের জরিপ নিয়ে চলছে নানা অনিয়ম নৌ সার্ভের কোনো আইনই যথাযথভাবে মানা হচ্ছে না নিয়ম ভঙ্গ করে মালিকদের সুবিধা দেয়ার কারণে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব ফাঁকি হচ্ছে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের গোচরেই চলছে এই দুর্নীতি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায় , দেশের অভ্যন্তরীণ নৌরুটে সাড়ে হাজারের মতো নিবন্ধনকৃত নৌযান রয়েছে নিবন্ধন ছাড়া চলাচল করে আরো লাখ নৌযান এসব নৌযান নিয়েই সমুদ্র পরিবহন . . . বিস্তারিত প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে স্টেডিয়ামের পূর্ব পাশে শিল্প ব্যাংক ভবনে টানানো বিশাল পর্দায় ভেসে ওঠে বিশ্বকাপের প্রতিকৃতি ফুটে ওঠে ক্রিকেট খেলার দৃশ্যও একটি ছক্কা মারার সঙ্গে সঙ্গে ভেসে ওঠে বিশ্বকাপের লোগো তাড়াতাড়ি গাড়ি থেকে নেমে হুযূরের কাছে গেলাম তারপর যা ঘটলো , অনেক ভেবেছি তা লিখবো কী না ! হে প্রিয় পাঠক , আল্লাহ সাক্ষী , তোমার ভালো ভেবে লিখছি , দু ' করো আল্লাহ যেন আমারও ভালো করেন lucky 7 বিষয়ে আমার জানা নেই কারো যদি জানা থাকে দয়া করে জানাবেন সবাইকে ধন্যবাদ অনলাইনে টানা ২৬ বছর ধরে রাজত্ব করছে ডটকম মাঝে মাঝে বিকল্প হিসেবে বেশকিছু টপ লেভেল ডোমেইন বাজারে এলেও ডটকমকে ধরাশায়ী করতে পারেনি কোনোটিই সেই যুগ বুঝি শেষ হয়ে এল অচিরেই যেকোনো প্রতিষ্ঠান নিজ নামে ডোমেইন ব্যবহার করতে পারবে তথ্য জানিয়েছে , দি ইন্টারনেট কর্পোরেশন ফর অ্যাসাইনড নেমস অ্যান্ড নাম্বারস বা আইসিএএনএন সোমবার আইসিএএনএনের কর্মকর্তারা সিদ্ধান্ত নেন ফলে বড় প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলা ( ইউনিকোডে ) অথবা ইংরেজীতে আপনার মন্তব্য লিখুন সবগুলো ঘর পুরণ করা আবশ্যক : ফলে দেখা যায় , রাজনৈতিক দস্যুতা বাংলাদেশের রাজনীতিতে যেনো স্থায়ী আসন পেতে যাচ্ছিল বলাই বাহুল্য , অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়া জাতির জন্য ছিল পরম কাঙ্খিত একটি বিষয় আর ১১ জানুয়ারী ২০০৭ - এর রাজনৈতিক পটপরিবর্তন জাতির সামনে এক অপার সুযোগের দরজা উন্মোচন করে দিয়েছিল পোষ্ট করেছেন : ১৪ টি মন্তব্য করেছেন : ১৭৮ টি ব্লগ লিখছেন বছর মাস দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৮৪৩ বার পুলিশ জানায় ওই রাতেই ভারত থেকে ফেন্সিডিলের চালান আসে এমন খবর পাওয়ার পর অভিযান চালানো হয়েছে তার একমাত্র মেয়ে ফিরেছে হাসনা হেনা রাতে খেতে বসে শুধু প্রথম শেষ বারের মত একবার উচ্চারণ করলো , হেমা তোর মুখের সাথে আমার ছোটবেলার হারিয়ে যাওয়া বন্ধু ফুলকির খুব মিল ! হাসনা বেগমের জলদ গম্ভীর কণ্ঠস্বরে অবাক হয়েছিল হেমা যে নিজেও জানে না তার নামের ভেতর রয়েছে জন্মরহস্য ৯৫ বলঃ " যদি পৃথিবীতে শান্ত নিশ্চিন্ত ভাবে বিচরণ ফেরেশ্‌তাদের জন্য নির্দ্দিষ্ট করা হতো ২৩০০ ; তাহলে অবশ্যই আমি তাদের জন্য আসমান থেকে কোন ফেরেশতাকেই নবী করে পাঠাতাম " [ পর্ব - ] গত পর্বে সিরিজ , সমান্তরাল , এবং ওয়াই - ডেল্টা সংযোগ নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে এই পর্বে সার্কিট বিশ্লেষণের আরো একটি মৌলিক বিষয় , কার্শহফ ' সার্কিট নীতি ( Kirchhoff ' s Circuit Laws ) নিয়ে আলোচনা করা হবে কার্শহফ ' সার্কিট নীতি আসলে দুটি : কার্শহফ ' কারেন্ট নীতি ( Kirchhoff ' s Current Law ) এবং কার্শহফ ' ভোল্টেজ নীতি ( Kirchhoff ' s Voltage Law ) এই দুটি নীতিই শক্তির নিত্যতা সূত্রের উপর যে - জীবন জীবস্রষ্টার শ্রেষ্ঠ দান , তা যে দান করে রাষ্ট্রের মতন একখানা আইডিয়ার জন্যে , সে মানুষ হোক কি পশু , তার সমূহ সম্মান দেখে প্রথমবার আমার যাঁর কথা মনে হয়েছিল , তিনি খোকা কখনো না দেখা সেই বীরের জন্যে একখানা লালফুল এই লেখাটার শেষে রেখে গেলাম [ . . . ] ( এই লেখাটি পড়েছেন : ১৪ জন ) ডাল্টন জহির : মেলায় এসেছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার কথা হলো তার সাথে বইমেলা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন , এবারের বইমেলা সুশৃংখল তবে জায়গার অভাবে পেশাদারী চরিত্র পাচ্ছেনা এবারের স্টল বিন্যাস অনেক ভালো একটা বিষয়ের উল্লেখ বাড়াতে চাই তাহলো প্রকাশকদের উদ্দেশ্যে আমাদের একজন দু ' জন প্রকাশক ছাড়া কোন প্রকাশনার সম্পাদক নাই প্রকাশকদের সম্পাদক থাকা চাই প্রায় অনেকেরই নাই যে বইটি বের হবে তার বিষয়ভিত্তিক সম্পাদনা দরকার বইয়ের মান আরো ভালো করতে হবে শুধু আমরা দেখতে পাই ভুল বানানা ভুল বাক্য বই নিয়ে আপনার কোন মজার স্মৃতি আছে কী ? উত্তরে রামেন্দু মজুমদার বলেন , আমি ছোটবেলায় লক্ষ্মীপুরে মানুষ হয়েছি আমাদের বাড়িতে বইয়ের বিশাল লাইব্রেী ছিল তো একদিন একটি বাচ্চা এসে আমার মাকে বলে আপনারা কি বইয়ের ব্যবসা করেন ? ছোটবেলায় আমরা বই ভিপিতে আনতাম রামেন্দু মজুমদারের মোট বই ১৬টি এবার মেলা উপল েতার সম্পাদিত দুটি গ্রন্থ প্রকাশ পেয়েছে একটি হলো আব্দুল্লাহ আল মামুন স্মারকগ্রন্থ এবং অন্যটি থিয়েটার পত্রিকা দ্বিতীয়বর্ষের চারটা সংখ্যর পূনমুদ্রণ প্রতারিত কয়েকজন শিক্ষক শিক্ষিকা জানান , উপজেলার ঢেমুশিয়া ইউনিয়নে গত বছর মোচা পাড়া বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় নামে এক স্কুল প্রতিষ্টা করা হয় ওই বিদ্যালয়ে তিন শিক্ষককে নিয়োগ দেয়ার নামে এক বছর ধরে বিনামূল্যে ক্লাসে পাঠদান করানো হয় কিন্তু প্রধান শিক্ষিকা আরেফা বেগম তার স্বামী বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আমিনুল মোস্তফা তাদের নিয়োগ না দিয়ে অন্য শিক্ষকদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে চাকুরি দেয়ার পায়তারা চালাচ্ছে এছাড়াও ওই বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকা বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থেকে বদলি শিক্ষক দিয়ে পাঠদান করাচ্ছে বলে অভিবাবকরা অভিযোগ করেছেন প্রতারিত শিক্ষিকা হাসনে হেনা জানান , তাকে চাকুরি দেয়ার কথা বলে ১লাখ ৩০হাজার টাকা নিয়েছে যার প্রমাণ হিসেবে চুক্তিপত্রও সম্পাদন করা হয়েছে এলাকার অভিবাবক মহল প্রতারিত শিক্ষকরা কর্তৃক পক্ষের কাছে অভিযোগ করেও প্রতিকার পাচ্ছে না এসব কারণে বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে ফলে বিদ্যালয়ের দু ' শতাধিক ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যৎ জীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার স্বামী আমিনুল মোস্তফার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি তিন শিক্ষকের কাছ থেকে টাকা নেয়ার কথা স্বীকার করে বলেন প্রয়োজনে টাকা ফিরিয়ে দেয়া হবে তবে তাদের চাকুরি দেয়া সম্ভব নয় অপরদিকে চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান , মোচা পাড়া বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি শিক্ষা অফিসের তালিকাভুক্ত ছিল না তবে কিছুদিন আগে তালিকাভুক্ত হয়েছে তাই বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে * একটি ওয়েবসাইটের জন্য আপটাইম বিষয়টি খুবই জরুরি হোস্টের সার্ভার যতক্ষন সচল থাকবে , আপনার ওয়েবসাইটও ততক্ষন সক্রিয় থাকবে এটা কেবলমাত্র পাঠকের জন্যই গুরুত্বর্পূণ নয় , বরং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনেও অনেক গুরুত্ববহন করে পাঠক একবার আপনার ওয়েবসাইটে আসে দেখলো আপনার ওয়েবসাইট কাজ করছে না , তখন তার মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হবে এবং সে ভবিষ্যতে নাও আসতে পারে ঠিক তেমনি সার্চ ইঞ্জিনের বট ইনডেক্সের সময় ওয়েবসাইট ডাউন থাকলে , সে ফিরে যাবে এবং আপনি আপনার ওয়েবসাইট ইনডেক্স হওয়া থেকে বঞ্চিত হবেন এখন প্রতিটি হোস্টিং কোম্পানিই ৯৯ . % টাইম সক্রিয় থাকার প্রতিশ্রুতি দেয় কিন্তু এদের প্রকৃত আপটাইমের হিসেব পাওয়া সম্ভব নয় তাই কেনার আগে গুগলে যে কোম্পানি থেকে কেনার কথা চিন্তা করছেন সে কোম্পানির নামের সাথে আপটাইম শব্দটি লাগিয়ে সার্চ দিন যেমন - socheaphost uptime লিখে সার্চ দিলে আপনি socheaphost . com এর আপটাইম সম্পর্কে জানতে পারবেন আর কোম্পানি যদি কোন মাসে আপটাইম গ্যারান্টি রক্ষা না করতে পারে তাহলে সে জন্য ক্রেডিট প্রদান করে কি না চেক করে নিতে হবে কোম্পানির ওয়েব সাইটে টার্মস অব সার্ভিসেস লিংকে সম্পর্কিত বিস্তারিত লেখা থাকে

Download XMLDownload text