ben-30
ben-30
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
লিনাক্স ভাল লাগে না । এটা যদি ইউজার ফ্রেন্ডলি হতো তাহলে এতদিনে অনেক প্রসার হতো কারন এটা ফ্রি কিন্তু উইন্ডোজের মতো মোটেই ইউজার ফ্রেন্ডলি না ।
তার লেখাগুলোর জবাবে একটি লেখা লিখবার চিন্তা আছে কিন্তু সময়ের কারণে করা হয়ে উঠছে না । সবার সামনে এই ভন্ড প্রতারক ভাষা ব্যবসায়ীর মুখোশ খুলে দেওয়া উচিত ।
লক্ষ্মীপুর , ১৯ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : লক্ষ্মীপুরে সদর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের সময় সংঘর্ষে ৬ জন আহত হয়েছে । আজ রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলাকালে বিচ্ছিন্ন এ সংঘর্ষের ঘটে । জানা যায় , দুপুরে ৩নং দালাল বাজার ইউনিয়নের দক্ষিণ বাঞ্চানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মেম্বার প্রার্থী রকিবুল হাসান রাজীবের সমর্থকরা অপর মেম্বার প্রার্থী আবু তাহের তাবুর উপর হামলা চালিয়ে তাকে গুরুতর আহত করে । একই সময়ে হামলাকারীরা তার ভাতিজা কামরুল হাসানসহ আরো ৪ জনকে আহত করে । আহতদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে । পরে র্যাব ও অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পোঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে । এদিকে ২১নং টুমচর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী মো . হারুনুর রশিদের উপর প্রতিপক্ষের সমর্থকরা হামলা চালিয়ে তাকে আহত করে । অন্যদিকে ১৬নং শাকচর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ মেম্বার প্রার্থী মিজানুর রহমান চৌধুরী অভিযোগ করে বলেন , আবুল কাসেম পক্ষের সমর্থকরা প্রচুর জাল ভোট দিয়েছে । তার নির্বাচনী এজেন্ট সবুজকে জাল ভোট দেয়ার অভিযোগে পুলিশ আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / ওআর / শাসি / ২১ . ০৭ ঘ . )
ওয়াসিম বলেছেন : মানুষ যে কি , কিছু একটা দেখলেই লাফাইয়া পড়ে , আর ঐসব ওয়েব সাইটের মালিকেরা নিজেদের উদ্দেশ্য পুরা করে নেয় , টাকা কামানো এতোই সহজ , যা একটু আছে গুগলের মাধ্যমে আর এইটার জন্য একটু এক্সপার্টও হওয়া লাগে , এবং কিছু ঝামেলাও আছে । যাকগা মানুষ ফাঁদে না পড়লেই আমি খুশি । সবার জন্য শুভকামনা ।
ইখওয়ানের অভ্যন্তরিন মতপার্থক্যকে ইখওয়ান অফিসিয়ালি স্বীকৃতি দেয় । আর বাংলাদেশ জামায়াতের ট্রেন্ড হল মতবিরোধ অস্বীকার করা । গত ৫ জুলাই বাংলাদেশে জামায়াতের সম্ভাব্য নতুন রাজনৈতিক দলের ব্যাপারে একটা বিশ্লেষনধর্মী আর্টিকেল প্রকাশ করেছে । একটা ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানের মধ্যে থেকে কিভাবে আরো মধ্যমপন্থী দল পরিচালনা করে ব্যাপক গণভিত্তি তৈরী করা যায় তাই এই প্রবন্ধের মূল আলোচ্য । ইখওয়ানের সাথে পার্থক্যটা হচ্ছে এখনেই যে ইখওয়ানের ভিন্নমতাবলম্বীদের বিষয়টাও ইখওয়ানের মত বলেই বিবেচিত হয় । কিন্তু জামায়াতের মধ্যে এই sense of belonging তৈরী হয়নি ।
এই ঝামেলা দূর করার জন্য আমি একটি সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করিঃ প্রতি লাইনের শেষে কার্সর রেখে ডিলিট করি ( ' শেষে ' বলতে পিএইচপি স্টেটমেন্ট লাইনের " ; " অক্ষরটির পরে ) । এতে দু ' টো লাইন একত্রিত হয়ে যায় ঠিকই , তবে ওই অবস্থানে যদি কোনো ইনভ্যালিড ক্যারেকটার থাকে সেটাও মুছে যায় । এরপর আবার এন্টার চেপে লাইন দু ' টো আলাদা করে ফেলি । পুরো ফাইলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় । আপনিও এটা ট্রাই করতে পারেন ।
আমি এই ফোরামের একজন নতুন সদস্য । সেইসাথে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এ ও । আমি c # শিখতে চাই । c + + সম্পর্কে আমার কিছু ধারণা আছে । আমি কিভাবে c # শিখা শুরু করতে পারি ?
অসাধারন কিছু ছবি তুলেছেন , আপনার দেখার চোখ আছে ভাই ।
ঢাকা , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন , তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে আলোচনার কথা বলা হলেও এ বিষয়ে বিরোধী দলকে কিছু জানানো হয়নি । তিনি . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ( বুয়েট ) ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে তিনজন আহত হয়েছেন । এ সময় এক ছাত্রকে পিটিয়ে তৃতীয় তলা থেকে ফেলে দেওয়া হয় । আজ বুধবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের আহসানউল্লাহ হলে ওই ঘটনা ঘটে । ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করেছে কর্তৃপক্ষ । ক্যাম্পাস সূত্র জানায় , ছাত্রলীগের কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে রানা ও ফাইরুজ গ্রুপের মধ্যে কয়েক দিন ধরে উত্তেজনা চলছে । এর জের ধরেই এ সংঘর্ষ । আহত ছাত্রদের মধ্যে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ( ব্যাচ - ০৯ ) ছাত্র জয় প্রকাশের অবস্থা গুরুতর । তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে । প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান , প্রতিপক্ষের নেতা - কর্মীরা জয়কে পিটিয়ে আহসানউল্লাহ হলের তৃতীয় তলা থেকে নিচে ফেলে দেন । জানা গেছে , আহসানউল্লাহ হলে টেবিল টেনিস খেলাকে কেন্দ্র করে গতকাল মঙ্গলবার রাতে জয় ও ফরহাদের সঙ্গে সুব্রত ও মৃদুলের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয় । জয় ফাইরুজ পক্ষের কর্মী । এরপর আজ জয় কয়েকজনকে নিয়ে আহসানউল্লাহ হলে মৃদুলের খোঁজে গেলে ০৬ ব্যাচের মোকাম্মেলের নেতৃত্বে লিমন , তন্ময় , রানাসহ কয়েকজন জয় ও তাঁর সঙ্গীদের ওপর হামলা চালান । এতে সংঘর্ষ বাঁধে । জয়কে তৃতীয় তলা থেকে ফেলে দেওয়া হয় । সিয়াম ও প্রতিপক্ষের কর্মী মৃদুলও এ সময় আহত হয়েছেন । বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক আমিনুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন , তিনজন আহত হয়েছেন । জয় নামের এক ছাত্র তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়েছেন বলে তিনি শুনেছেন । ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়েছে । কমিটিকে তিন সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে ।
কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর ড . ননী গোপাল দাস আমাদের বরিশাল ডটকমকে জানান , তার কাছে শিক্ষার্থীরা বাকসু নির্বাচনের বিষয়ে জানতে চেয়েছিল । কিন্তু তার ব্যক্তিগত কাজ থাকায় তিনি এই বিষয়ে কিছু বলতে না পেরে কলেজ ত্যাগ করেছেন । তবে তার আসার পরে চেয়ার - টেবিল ভাংচুর করা হয়েছে এবং ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ সেখানে তর্কাতর্কি ও হাতাহাতি করেছে বলে শুনেছেন ।
এই অসুবিধাটা আসলেই একটু খারাপ তবে বাঁধাটা রাখা হয়েছে সার্বিক ভালোর জন্যই ।
পোস্ট করেছেন : শামীম এই সময়ে ৬ : ০১ pm 0 টি মন্তব্য
কোথাও মেঘাচ্ছন্ন অম্বর হার মানিয়েছে চাঁদটাকে সেই লুকোচুরি খেলায় … আঁধারের কোলে বিলীন হয়েছে আকাশ আর মাটির দূরত্ব … নেই কোনও দিক আর দিগন্ত । গ্রামগুলি কোনও অব্যক্ত বেদনা গোপন করতে পিছিয়ে পড়ছে পথের মাঝে । তারই অশ্রুসঞ্চিত বারিধারা ক্ষীণবেগে বইছে আঁধারের বুকে মৃদুস্পন্দন জাগিয়ে । দৃষ্টিগোচর না হলেও স্পর্শ করে সে স্পন্দন অনুভূতিকে … তার ঢেউ জাগায় হৃদয়ে দোলা … আলো - আঁধারের অস্ফুট হাতছানির নীরব আকর্ষণ নিয়ে চলে দূরে , বহু দূরে । ব ' য়ে আনে স্মৃতির উৎস হ ' তে কখনও আনন্দ কখনও - বা বেদনা - জড়িত পরশ । এ - তো নয় শূন্যতা … এ হ ' ল বলা আর না - বলা কথার গ্রন্থিত ছন্দ ।
চতুর্দিকে চোখের নিচে শবের খেলা কলার পাতে নিজের ছেলে শুইয়ে দিয়ে ভাবছি শুধু এবার থেকে তোমার চোখে পড়িয়ে দেব কোন সে মায়ার ফাঁদ তুমি অথৈ জলে খুঁজেছিলে পূর্ণিমারই চাঁদ
স্বাধীন আকাশ বলেছেন : চন্দ্রবিন্দুর সঠিক ব্যবহার আসলে জানি না । এটা আসলে কনফিউজিং
ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসি ক্রিকেট বোর্ডকে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের বাইরে রাখার লক্ষে নতুন আদেশ . . .
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : সাইপ্রাসের নৌঘাঁটিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিজেদের দায়দায়িত্ব স্বীকার করে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও সেনাবাহিনী প্রধান পদত্যাগ করেছেন । গতকাল প্রাথমিক খবরে ১২ জনের মৃত্যুর সংবাদ দেয়া হয়েছিল । পরে জানা . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
অর্ণব আর্ক বলেছেন : এরা আসলে ভেবে পায়না এরা কে বা কারা । কেনই এদের ক্ষমতাতে আসা ।
তবে আপনার অনুমতি না নিয়েই আরেকটি ব্লগে কপি - পেস্ট করে দিয়েছি ।
মঈনুল হক ● বাসের পর এবার লঞ্চের বর্ধিত ভাড়া সাধারণ মানুষের ওপর বাড়তি চাপ ফেলবে । ২১ জুন থেকে কার্যকর হয়েছে নতুন ভাড়ার হার । ভাড়া বৃদ্ধি সংক্রান্ত নৌ - মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে লঞ্চ মালিকদের জন্য নির্ধারণ করে দেওয়া শর্ত পূরণ ছাড়াই বর্ধিত ভাড়া কার্যকর হলো । দূরপাল্লার ক্ষেত্রে ২০ জুন পর্যন্ত বর্ধিত ভাড়া আদায় না করা হলেও অল্প দূরত্বে ঘাট [ . . . ]
মুসলিম চরিত্র ভাল করে বুঝতে পারলেই বিশ্বাস করা যেতে পারে যে , দুনিয়ায় মুসলিম কখনো অপমানিত , বিজিত ও অপরের হুকুমের তাবেদার হয়ে থাকতে পারে না । সবসময়েই সে থাকবে বিজয়ী ও নেতা হয়ে , কারণ ইসলাম তার ভিতর যে গুণের জম্ম দিয়েছে তার উপর কোনো শক্তিই বিজয়ী হতে পারে না ।
ঝিনাইদহ শহরের আরাপপুর সিটি কলেজ লাইব্রেরির সামনে গতকাল রাতে সন্ত্রাসীরা ছাত্রদল নেতা আরজুকে কুপিয়ে পায়ের রগ কেটে পঙ্গু করে দিয়েছে । আহত আরজু ৮ নং ওয়ার্ড ছাত্রদল নেতা । সে ঝিনাইদহ শহরের খাজুরা গ্রামের মাজেদুল হকের ছেলে ।
অল ওয়ার্ডস ডট কম এটি একইসঙ্গে অনলাইন ডিকশনারি এবং ল্যাংগুয়েজ গাইড হিসেবে পরিচিত । এতে ইংরেজী অভিধান , মাল্টিপল সার্চ এবং ট্রান্সলেশন বিদ্যমান । এর ওয়েব লিংক হচ্ছেঃ http : / / www . allwords . com
প্রজন্ম ফোরাম » রাজনীতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট » বাঁধনের শ্লীলতাহানি মামলার থেকে ঘটনার মূল হোতাসহ ৩ জনই খালাস !
অনেক অনেক কাজ . . . . অন্য কোনো দিকে মনোযোগ দেওয়া যাচ্ছে না
যাক স্বাধীনতা বিরোধী আরেকটা কারণ খুজে পলাম । মনে কিছু নিলাম না ।
যাক সে কথা ! বসে বসে বিপ্লব বিপ্লব খেলছিলাম , প্রিয় নাগুতে ঢুকে দেখি আতিকুল হক একটা কবিতা দিয়েছেন , উপরে মুক্তির গানের আইকন - একটা হাফ লেংটা টোকাই এর ছবি । গত অনেকগুলো বছর এই টোকাই আমাদের বিপ্লবের জোশ জুগিয়ে আসছে !
ঢাকা , ২২ জুন : জীবন বাস্তবতায় প্রেম আর দ্রোহের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন যিনি তিনিই নজরুল । বাঙালির জাতীয় জীবনে যার উপস্থিতি এক নক্ষত্রের . . . বিস্তারিত »
হাসান বলেছেন : ধন্যবাদ , আমরা সবাই মিলেই করব । ইনশাল্লাহ ।
আমার অনেক বন্ধু ইংল্যান্ডে দু নম্বরী কলেজ পড়ে যোগ্যতাকে ঢাবির সমতূল্য মনে করে । আবার আমেরিকাতে সব্জি - মন্ডি বা ডানকিন ডোনাটসে কাজ করে নিজেকে যোগ্যতার মাপকাঠিতে তূলনা করে বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপির সাথে । হয়তো জানার স্বল্পতা ( lack of knowledge ) বা জানার অনিচ্ছা ( lack of interest to know ) ।
ঢাবিতে সাদা দল এবং নীল দল যতদিন থাকবে ততদিন তারা নিজ নিজ দলের চাটুকারিতা করবে এইটাই স্বাভাবিক ।
রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড ও খিলক্ষেত এলাকায় দু ' টি বাসে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে হরতাল সমর্থকরা । আজ সকাল সাড়ে ৭টায় এ ঘটনা ঘটে । এতে কেউ . . বিস্তারিত
html ফাইল লিখার জন্য অবশ্যই আপনাকে html ট্যাগ দিয়ে শুরু করতে হবে । সেই সাথে এই ট্যাগ এর ক্লোজও দিতে হবে । এই দুই ট্যাগের মাঝে আপনাকে যাবতীয় html কোড লিখতে হবে । উপরের আমরা
সংবাদপত্র কর্তৃপক্ষ নিজেও কখনো সাংবাদিক , কলামিস্ট , লেখক ও বুদ্ধিজীবীদের উপর মনস্তাত্ত্বিক নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারে , মুক্ত চিন্তা ও প্রকাশের ক্ষেত্রে ভিন্ন পরিবেশ তৈরি করতে পারে । সমপ্রতি সৃজনশীল লেখকদেরকে দৈনিক সংবাদপত্রে মুক্ত হাতে কলাম লিখতে অনুপ্রাণিত দেখা যাচ্ছে । চিন্তা - জগতে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে । পাশাপাশি কলাম - লেখক হিসেবে তাঁদের ভূমিকা যদি মুখ্য হয়ে ওঠে , সংবাদপত্রের আদর্শ , দর্শন ও চিন্তা যদি তাদের উপর অযাচিত প্রভাব বিস্তার করতে উদ্যোগ নেয় , তাহলে একদিকে সৃজনশীল সাহিত্য যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়বে , অন্যদিকে বুদ্ধিবৃত্তি চর্চার মুক্ত - আকাশের পরিসর সীমিত হয়ে উঠবে ।
আনুমানিক বিশ্লেষন : প্রধানতঃ দুটো দল ঘটনার সাথে যুক্ত থাকতে পারে । প্রথম দলটা ' কাভার ' , দ্বিতীয় দলটা ' ষ্ট্রাইকিং ফোর্স ' । প্রথম দলটা বৈষম্য বঞ্চনা ইত্যাদিতে দীর্ঘদিন ক্ষুব্ধ ছিল । দ্বিতীয় দলটা একটা উদ্দেশ্য সাধনে সুযোগের সন্ধানে ছিল । প্রথম দল দ্বিতীয় দলের আসল পরিচয় উদ্দেশ্য সম্পর্কে কিছু জানে না । দ্বিতীয় দলটা আসল উদ্দেশ্য গোপন রেখে প্রথম দলের ক্ষোভের সাথে তাল মেলালো । দাবী আদায়ের নামে প্রথম দলকে ফ্রন্টলাইনে পাঠিয়ে ঘটনার সুত্রপাত করলো এবং পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী দ্বিতীয় দল গিয়ে ডিজিসহ প্রথম ধাক্কায় ১১ জন অফিসারকে হত্যা করলো । তারপর বাকীদেরকে খুজে খুজে হত্যা করলো । কিন্তু দেশবাসীকে কৌশলে জানানো হলো বৈষম্য , বঞ্চনা , অবিচারের বিরুদ্ধে জমে থাকা ক্ষোভ বিষ্ফোরিত হয়ে বিডিআর সেনারা বিদ্রোহ করেছে , সেনাবাহিনীর দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষনা করেছে , দরবার হলে ডিজিসহ বেশ কয়েকজন অফিসারকে জিম্মি করেছে দাবী আদায়ের জন্য । টিভিতে বিদ্রোহী সৈন্যদের বক্তব্য প্রচারের পর জনসহানুভুতিও বাড়তে লাগলো বিদ্রোহের প্রতি । সরকারের প্রতিনিধি ভেতরে গেল আলোচনা করে ফিরে এল । আবার বিদ্রোহীদের ১৪ জন প্রতিনিধি প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করে দাবি দাওয়া দিল । সরকার দাবি মেনে সহানুভুতির সাথে সাধারন ক্ষমা ঘোষনা করলো বিদ্রোহীদের প্রতি । কিন্তু অস্ত্র সমর্পনে গড়িমসি করতে দেখা গেল । রাত কেটে গেল প্রহসনে । পরের দিনও যেতে লাগলো সমাধান ছাড়া । সেনাবাহিনীর ট্যাংক বহর রওনা দেবার খবর পেয়ে সাদা পতাকা উড়িয়ে দিল বিডিআর । ততক্ষনে দ্বিতীয়পক্ষ উদ্দেশ্য হাসিল করে ফেলেছে । তারা শ খানেক মেধাবী অফিসারকে খুজে খুজে হত্যা করে ফেলেছে । হয়তো সে সময় প্রথম দলকে লুটপাটের দিকে লেলিয়ে দিয়ে দ্বিতীয় দল লাশগুলো কিছু নর্দমায় কিছু গনকবরে ঢুকিয়ে দেয় । হয়তো প্রথম দল জানেও না কতজনকে হত্যা করা হয়েছে । হয়তো যখন জেনেছে তখন দেরী হয়ে গেছে । মুখে রুমাল দিয়ে টিভিতে বিক্ষোভ দেখানো মুখগুলো মনে হয় প্রথম দলের বোকা বিপ্লবীদের । দ্বিতীয় দলের চেহারা বোধহয় মিডিয়ার কোথাও দেখা যায় নি , যার ঘটনা ঘটায় তারা সবসময় আড়ালেই থাকে । এটা বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম বৃহত্তম দুঃসাহসী হত্যাকান্ড । হত্যাকান্ড শেষে তারা সামরিক পোষাক খুলে তৈরী ছিল পালিয়ে যাবার জন্য । সংলাপের দরকষাকষির প্রহসনের অবকাশে প্রথম দলের হাতে সাদা পতাকা দিয়ে দ্বিতীয় দল পগার পার , এবং এরপর প্রথম দলের বিচক্ষনেরাও পালিয়ে যায় । যে দুইশজনকে শেষ পর্যন্ত ওখানে পাওয়া গেছে ওরা প্রথম দলের সর্বোচ্চ বোকারা যাদের পালানোর মতো বুদ্ধিও অবশিষ্ট ছিলনা । প্রথম দল ছিল বোকা বিপ্লবী , যাদের মাথায় নুন রেখে বরই খেয়ে চলে গেছে অন্য একটা ভিন্ন মিশনে থাকা দ্বিতীয় দলটি । সেটির অস্তিত্ব খুজে বের করা দুষ্কর হবে । কারা কারা এই ঘটনার সাথে জড়িত ? শুধুই বিডিআর জওয়ান ? সেনা অফিসারদের কেউ কী জড়িত থাকতে পারে না যারা ভিন্ন বিশ্বাসে লালিত ? বাংলাদেশের জন্মে যারা অবিশ্বাস করে , তেমন মোনাফেক সেনা অফিসার কী নেই ? কতজন তারা ? কারা সেই অফিসার যাদের জন্য বাংলাদেশের কোন সেনানিবাসে সকল প্রগতিশীল প্রত্রিকার প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল ? এই চক্রান্তের শিকড় আরো কত গভীরে লুকিয়ে আছে । নাট্যচিত্রের আংশিক বাস্তবায়নেই বাংলাদেশ বিপর্যস্ত , বাকীটা কোন মঞ্চে বাস্তবায়িত হবে ? সেনাকুন্ঞ্জে না সংসদ ভবনে ? মোনাফেক মীরজাফর পরিবেষ্টিত বাংলাদেশে কোন স্থান নিরাপদ নয় , সেটা বুঝতে বাকী নেই আর । এই ঘটনা ভেতরের কেউ না কেউ পূর্বেই জানতো , হয়তো কোন কোন অফিসারও অবগত ছিল । সেদিনের অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিল কোন কোন অফিসার ? তাদের চিহ্নিত করা সম্ভব ? সম্ভব হলে কিছু তথ্যসুত্র সেখান থেকেই বেরুতে পারে ।
লেখক বলেছেন : তাই তো । আমি এটাও নতুনভাবে খেয়াল করলাম ! শেষের সমাপ্তি দিয়েছি বলে হয়তো কবিতাগুলো একটু অন্যরকম হয়ে গেছে । আমি সাধারণত এভাবে লিখি কম । ভাল লাগলো পারভেজ ভাই আপনার মন্তব্য পেয়ে !
সবখানেই যে একই অবস্থা চলছে , এমন বলা যাবে না । কেননা হাসপাতালগুলোতে এখনো রয়েছে মৃত্যূপুরীর ব্যস্ততা । সেখান থেকে যারা হাসিমুখে ফিরে আসতে পারছে , তারা এখনো নিজেকে সুখী ভাবছে । বাসস্ট্যান্ডগুলো থেকে এখনো ছেড়ে যাচ্ছে দূরপাল্লার বাস । তবে যাত্রীর চাপ ঈদের আগের তুলনায় কিছুই না । এখন অনেকেই বেড়াতে যাবার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ট্যূরিস্ট স্পটের টিকেটের খোঁজ করছে । ঈদের পূর্বের সেই যেভাবে হোক বাড়ি যাবো , টিকেট দিন ; সে অবস্থাটা নেই মোটেও । এমনকি শহরের মোড়ে মোড়ে রিকশার জটও আছে । তবে কোথাও কারো ভেতর সেই অস্থিরতাটি নেই ; রাজধানীর জীবন যেটির চিরস্থায়ী ছাপ তৈরী করে দেয় মানুষের মুখে ।
উল্লেখ্য , গত ৯ জুন সংসদে এ বাজেট উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত । টানা ১৭ কার্যদিবস আলোচনার পর বুধবার প্রস্তাবিত এ বাজেট পাস করা হবে ।
গণযোগাযোগ বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মামুন আব্দুল কাইযুম অভিমত ব্যক্ত করে বলেন , আমরা সামপ্র্রদায়িক শক্তির শাসন যেমন চাই না , তেমনি চাই না এ রাবি ক্যাম্পাস ক্ষমতাসীনদের হাতে কুক্ষিগত থাকুক । আমরা চাই শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ , চাই শিক্ষার মৌলিক অধিকার ।
চরম অপটপিকঃ শিপলু ভাই আপনার সিগনেচারের এনেমেটেড ছবিটা বাদ দেওয়া যায় না । চোখের সামনে ধাঁধা : - O তৈরি করে । পোস্ট পড়তে কষ্ট হচ্ছে । : rolleyes :
অপ্রাধ মার্জনা হয় , আমি নগন্য - একনো শপিকুল বাইয়ের এসি ক্লাবটা খুজে পাই নি । কেউ কি ঠিক্নাটা একটু দিপেন ?
আদালতের সেই নির্দেশকে উপেক্ষা করে প্রকারান্তরে বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগের কাছে জিম্মি করে সংবিধানের যে পুনর্মুদ্রণ করা হয়েছে , তার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেন । বলেছেন , ' ' পঞ্চম সংশোধনী সংক্রান্ত রায়ের আলোকে সংবিধান পুনর্মুদ্রণ করার কথা বলা হচ্ছে , কিন্তু মুদ্রিত সংবিধানে আপিল বিভাগের রায়কে অবজ্ঞা করা হয়েছে । ওই রায় পাশ কাটিয়ে সংবিধান সংশোধন করা হয়েছে । "
প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত নেওয়া হবে , এর অর্থ এ রকম নয় যে এখন ছেলেমেয়েরা পঞ্চম শ্রেণীতে যেটুকু পড়ে , ভবিষ্যতে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত সময় নিয়ে সেটুকু পড়বে । অষ্টম শ্রেণীতে যা পড়া দরকার , তারা সেটাই পড়বে , আমরা সেটাকে বলব প্রাথমিক স্তর - এটাই হচ্ছে আসল কথা ।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সাথে অনেক বিষয় জড়িত । এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া । এক্ষেত্রে প্রথমেই সাইটের জন্য এক বা একাধিক নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড ( Keyword ) বা শব্দগুচ্ছ বাছাই করতে হয় । কিওয়ার্ড বাছাই করার আগে সময় নিয়ে গবেষণা করা প্রয়োজন । এমন একটি কিওয়ার্ড বাছাই করতে হয় যাতে এর প্রতিদ্বন্দ্বী কম থাকে । ধরা যাক , অনলাইনে গেম খেলার একটি সাইটের জন্য যদি ' Play Online Game ' কিওয়ার্ড বাছাই করা হয় , তাহলে এই শব্দ দিয়ে গুগলে সার্চ করলে ১ . ৬ কোটি সাইটের ফলাফল হাজির হবে । তাদের মধ্যে হাজারো জনপ্রিয় সাইট পাওয়া যাবে যেগুলোকে অতিক্রম করে প্রথম পাতায় আসাটা প্রায় অসম্ভব হয়ে যাবে । সেক্ষেত্রে কিওয়ার্ডের সাথে আরো কয়েকটি শব্দ যদি যোগ করা যায় , তাহলে দেখা যাবে প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়েবসাইটের সংখ্যা কমে আসবে । কিওয়ার্ড নিয়ে গবেষণার জন্য সবচেয়ে ভালো হচ্ছে গুগল অ্যাডওয়ার্ডের কিওয়ার্ড টুলটি - https : / / adwords . google . co . uk / select / KeywordToolExternal ।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে , ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় - এর গবেষকরা বলপেন - এ কালি হিসেবে বিদ্যুৎ পরিবাহী সিলভার ইঙ্ক ব্যবহার করেছেন । গবেষকদের দাবি , এই কলম ব্যবহার করে কাগজ , কাঠ এবং নমনীয় কোনো পৃষ্ঠে বৈদ্যুতিক সার্কিট এঁকে নেয়া যাবে । বিস্তারিতঃ বৈদ্যুতিক সার্কিট আঁকবে সিলভার পেন
মাই নেম ইজ খান বলেছেন : সুন্দর কাজের পোষ্ট দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » ট্রাবলশুটিং » ফায়ারফক্সে সমস্যা , জরুরী সমাধান দরকার
আপগ্রেড দিলাম । শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ । গত এক মাস ধরে নিয়মিত ক্রোম ব্যবহার করছি . . . দেখি ফায়ারফক্স ৪ আগের মত স্থান নিতে পারে নাকি ?
৯ . গ্রামীণ ব্যাংককে দাতব্য প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার কোন সম্ভাবনা আছে কিনা ?
আশাকরি আপনাদের অনেক কাজে লাগবে এই প্রথা । আপনাদের যদি কম গতির কম্পিউটার থাকে তাহলে সেটাতে xubuntu ইনস্টল করে সেটাকে এই কাজে ব্যবহার করতে পারেন । xubuntu একটি দ্রুতগতির লিনাক্স যা কম গতি সম্পন্ন মেশিনে খুব ভালো চলে ।
এত সুন্দর লেখাটা সাপ্তাহিক একতার পাঠকদের পরে পড়ার সুযোগ পেলাম । ওদেরকে একটু হিংসাই হচ্ছে । কিন্তু আমি সোজা পথটা যে বেশী পছন্দ করি ! মানুষের কথা মেনে চলা আমার কাছে পাহাড় বয়ে নেয়ার মত ভারী কাজ মনে হয় । সোজা পথটা হলো অবসর মত কিছুক্ষণ কথককে মাথায় নিয়ে ঘুরে বেড়ানো । কথকের ভর কথার চেয়ে অনেক কম !
এদিকে অপর একটি টিম জেলার ফটিকছড়ি থানাধীন ৬নং পাইনদং ইউনিয়নের শ্বেতকুয়া গ্রামের মাজার গেট এলাকা থেকে দুটি দেশী তৈরী একনলা বন্দুক , ৭ রাউন্ড কার্তুজ , ২টি চাপাতি , একটি ছোরা পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছে ।
সমাজের শত অসঙ্গতি দেখে মাঝে মাঝে মনটা চায় SUPERHERO হয়ে যাই । আপনাদের কি ইচ্ছা হয়না ? তাহলে আসুন একটু আপনাদের সাথে মিলিয়ে নেই নিজের চিন্তাভাবনাগুলো । SUPERMAN হতে মন চায়ঃ যখন দেখি প্রচন্ড ট্রাফিক জ্যাম , অথচ পরিক্ষার বাকি ১০ মিনিট । উড়ে জাওয়া ছাড়া উপায় নাই । SPIDERMAN হতে মন চায়ঃ যখন দেখি ১৬ তলায় অফিসে জেতে হবে , অথচ ১টা লিফট বন্ধ , আরেক্টার . . .
মামলার বিবরণে জানা গেছে , বিগত ২০০৪ সালের ৮ এপ্রিল জেলার খালিয়াজুরী উপজেলার মেন্দীপুর গ্রামের মৃত . সোলেমান খানের স্ত্রী শিল্পী তার শিশু কন্য সোমাকে নিয়ে ঢাকা যাওয়ার জন্য মোহনগঞ্জ রেল স্টেশনে আসে । এ সময় শামীম ও কাঞ্চন তাকে ও তার শিশু কন্যাকে জোরপূর্বক নদীর পাড়ে নিয়ে ধর্ষণ করে । এ ব্যাপারে ৯ এপ্রিল শিল্পী বাদী হয়ে শামীম ও কাঞ্চনের নামে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন । পুলিশ তদন্ত শেষে তাদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে । এরপর দীর্ঘ শুনানি শেষে বিজ্ঞ বিচারক আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় আজ উপরোক্ত রায় প্রদান করেন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এইউ / আরআর / ২০ . ৩৮ ঘ . )
আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ করিলাম এবং তোমাদের উপর আমার নেয়ামতকে সম্পূর্ণ করিলাম , এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য দ্বীনরূপে মনোনীত করিলাম । ( আল্ - মায়েদাঃ ৪ )
চুতর্থত , মন্ত্রণালয়ের কাজগুলোর ওপর নজরদারির জন্য রয়েছে বিভিন্ন সুনির্দিষ্ট সংসদীয় কমিটি । প্রধানমন্ত্রী যদি নিজেই একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকেন , দলীয় জ্যেষ্ঠতা এবং অবস্থানগত কারণে সংসদীয় কমিটিগুলোর ( যেগুলোর বেশিরভাগেরই প্রধান সরকারি দলের সিনিয়র সাংসদবৃন্দ ) প্রধানমন্ত্রীকে তলব করে প্রশ্ন করা নাজুক পরিস্থিতির সৃষ্টি করে ।
আজকের আড্ডা পোস্টে সবাইকে আমন্ত্রণ । এই প্রথম আমার ব্লগবাড়িতে আড্ডার আয়োজন ! আজকের বিষয় : " ব্যাচেলর জীবনের সুখ - দুখ " ।
সংযুক্তিঃ মে ২১ , ২০১১ | ট্যাগ : আসাদ চৌধুরী | কবি : আসাদ চৌধুরী | মন্তব্য করুন | ৩৮ বার প্রদর্শিত | কবিঃ আসাদ চৌধুরী ' এর কবিতা সমুহ । কবি পরিচিতিঃ ।
সূত্র : চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের পৌর নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে । এই দুটি বিভাগের মোট ৫৮ পৌরসভায় একসঙ্গে ভোট গ্রহণ চলছে ।
অর্থঃ ( ( যারা আনুগত্য করে এ রাসূলের , যিনি নিরক্ষর নাবী , যার সম্পর্কে তাদের নিজেদের কাছে রক্ষিত তাওরাত ও ইঞ্জীলে লিখা দেখতে পায় , তিনি তাদেরকে নির্দেশদেন সতকর্মের , বারণ করেন অসতকর্ম থেকে , তাদের জন্য যাবতীয় পবিত্র বস্তু হালাল ঘোষনা করেন ও নিষিদ্ধ করেন নিকৃষ্ট বুæসমূহ , আর তাদের উপর থেকে সে বোঝা নামিয়েছেন এবং বন্দীত্ব অপসারণ করেন যা তাদের উপর বিদ্যমান ছিল । ) ) [ সূরা আল - আ ' রাফ , আয়াত - ১৫৭ ]
যদি বলি কোন শব্দগুলো শুনতে ভালো লাগে ? উত্তর খুঁজে বের করে আনা টাফ নয় । গান , বাজনা , পাখির ডাক , মায়ের ডাক , বৃষ্টি , সাগরের ঢেউ , নদীর পানির ছলাৎ ছলাৎ , শিশুর অস্ফুট বাক্য , বাশির সুর , ঘুম পাড়ানির গান এরকম হাজারটা খুঁজে পাওয়া যাবে ।
ইনু বলেন , " সহস্রাব্দের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ দারিদ্র্য । বাজার অর্থনীতির প্রয়োজন রয়েছে । তাই বলে জাতির ভবিষ্যত বাজার অর্থনীতির কাছে বন্ধক রাখা যাবে না ।
কবির অর্ন্তদৃষ্টি , কবিতার যোজন গ্রহপথ ফকির ইলিয়াস = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = = " [ sb ] Poets are the unacknowledged legislators of the world . " - - - - - - - Percy Bysshe Shelley [ / sb ] ভিন ভাষা থেকে যখন একটি কবিতা অনুবাদ করা হয় , তখন সঙ্গত কারণেই পাঠকের ইচ্ছে জাগে মূল ভাষার সাথে কবিতাটিকে মিলিয়ে দেখার । কারণ তাতে জানা এবং বুঝা যায় অনুদিত কবিতাটি কতোটা মৌলিকতা রক্ষা করতে পেরেছে । মার্কিন কবি জেরালন্ড ষ্টার্ণ এর কবিতার বই ' ' এভরিথিং ইজ বার্নিং ' ' ( নরটন এন্ড কোম্পানী , ২০০৫ ) বের হবার পর একটি সমালোচনা ছাপা হয় দ্যা নিউইয়র্ক টাইমসের বুক রিভিউ সেকশনে । সে আলোচনায় কবির কিছু কবিতার ভাবার্থ নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয় । কবি ষ্টার্ণ তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন , তাই বলেতো আমি আমার কবিতা আবার রিরাইট করতে পারিনা ! কবি বলেন , আমার দৃষ্টির সাথে সবার দৃষ্টির মিল থাকবে আমিতো সে কথাও বলছি না । অনেকগুলো দৃশ্য , কবির চোখের সামনেই মিলিয়ে যায় । কবি তা ধরে রাখেন । পরে সাজিয়ে নেন নিজের মতো করে । আমাদের চারপাশে আমরা প্রতিদিন যে অসংখ্য পংক্তিমালা দেখি , তার সবগুলো কি আমাদের মন কাড়ে ? না , কাড়ে না । কবি যে পথে হাঁটছেন , পাঠককে সে পথে হাঁটতে হবে এমন কোনো কথাও নেই । শিল্প - সাহিত্যে একটা আবহ সবসময় বাস্তবতাকে ঘিরে রাখে । একটা ছবির আঁচড় ও তো অনেক কথা বলে যায় । সেকথা বুঝতে পারে ক ' জন ? ক ' জনের মন দেয় এগুলোকে মেধার ছাড়পত্র ? কবিতা মনের দ্যোতনা ছড়াতে , লিখিত হয় বার বার । আর পঠিত হয় তার চেয়েও বহুগুণ বেশী । এর কারণ একটাই । সবাই লিখতে পারে না । তারপরও মগ্ন উপাসনায় ঋজু হতে চায় সকল বিশুদ্ধ অন্তর । [ sb ] যজ্ঞ করি । আগুনে ঢালছি মেঘ । সমুদ্র ও ঝড় আগুনে ঢালছি আগুন । ঢালছি ঈশ্বরে ঈশ্বর নিজেকেও ছুঁড়ে ফেলে দিই স্বাহা বলে ফেলি আকাশের যাবতীয় ঘি অগ্নি থেকে অগ্নি উঠে আসে । মেঘ থেকে জল সমুদ্র ফাটিয়ে ওঠে গেঁড়িভুক শোকনীল নাবিকের দল আমি যজ্ঞ করি আর আগুনের মধুগুলি চেটেপুটে খাই নিজেরেও সমগ্র পোড়াই জঙ্গল শুন্য করে ছুটে আসে গাছপালা , গুল্ম ও লতা ছায়াপথ শুন্য করে ছুটে আসে অন্ধ নীরবতা মাটি ফুঁড়ে ওঠে আসে ওঁম তৎ সৎ যজ্ঞ করি । নিজেকে আগুনে ঢালি । পোড়ে ভবিষৎ । ( যজ্ঞ / বিকাশ সরকার ) [ / sb ] [ si ] [ / si ] কবি যাই বলুন না কেন , ভবিষ্যতই নির্মিত হয় আগুয়ান প্রজন্মের হাতে । যারা এই সমকালকে শিয়রের বালিশ করে মহাকালের কোলে নিশিরাত ঘুমায় । আবার জাগে । প্রতিদিন নতুন সূর্য কামনা করে । [ sb ] দুই [ / sb ] আমাদের মননে , বাংলা সাহিত্যে শামসুর রাহমান এক উজ্জ্বল নক্ষত্র । তাঁর মুখ থেকে জীবনের শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত আমরা শুনেছি আশার বানী । বাংলাদেশ যখন জঙ্গীদের লীলাক্ষেত্র , কবি বলেছেন - এ আঁধার কেটে যাবে । এই যে স্বপ্নচারী মন , সেই মনের মেরুপথেই হাঁটে কবিতা । যুগে যুগে বদলে যায় কবিতার ক্ষেত্র । বদলে কবির অভিজ্ঞতাও । [ sb ] একটা মুদ্রা পেলেই অমনি আমি কুয়ার জলে ফেলে দিতাম । তোমার চোখের মতো , যে মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ দু ' পিঠেই থাকে ঈশ্বর , মুদ্রা পতনের সাথে সাথে ঈশ্বর কেঁদে উঠতো , আর তার কান্নার ভেতর দেখতে পেতাম অদৃশ্য এক ঘোড়া , যে ঘোড়া ঘাড়েকরেছে সূর্য , পায়ের ভেতর নিয়েছে দৌড়ের পদাবলী সেই জন্মাবধী , একটাভোররাতের পাশে দাঁড়িয়ে আছো তুমি আলোর পাথর আর সেখানে পড়ে আছে নর্তকীদের ভাঙা পা , কেবল আমার হাতে একটা মুদ্রা এলেই কুয়ার জলে জমে ওঠেঈশ্বরের কান্না , ভেসে ওঠে মুদ্রার শ্বাপদ আর তোমার পৌরাণিক গায়ে জমে ওঠে ভোররাতের লীলা । ( পাথর শুধু অন্ধকার হতে থাকে - চার / জুয়েল মোস্তাফিজ ) [ / sb ] [ si ] [ / si ] কবিতার এমন নবতর আকাংখা প্রতিদিনই উঠে আসে । নিয়ত মৃত্তিকাকে সামনে রেখে কবি ভেসে যান বৃষ্টিসমুদ্রে । আর তা তাবৎ মানুষের অলৌকিক সমষ্টি শক্তিই বলা যায় । একটা কথা আমরা সবাই জানি , মানুষের মনোজগতে একধরনের গোপন আড়াল সব সময়ই থেকে যায় । মানুষ মূলতঃই একা এবং অভিন্ন । বেদনার বর্ষায় লিখিত কোনো কবিতার চিত্রলকল্প তাই হয়তো প্রতিটি মনকে এককভাবেই দোলা দেয় । ঢেউ জাগিয়ে নিয়ে যায় অন্যস্রোতে । স্মরণ করতে পারি জীবনানন্দ দাশকে আবারো বিনয়ের সাথে । [ sb ] এখানে নক্ষত্রে ভরে রয়েছে আকাশ সারাদিন সূর্য আর প্রান্তরের ঘাস ; ডালপালা ফাঁক করে উঁচু উঁচু গাছে নীলিমা কি চায় যেন আমাদের পৃথিবীর কাছে । চারদিকে আলোড়িত রোদের ভিতরে অনেক জলের শব্দে দিন হূদয়ের গ্লানি ক্ষয় কালিমা মুছিয়ে শুশ্রুষার মতো অন্তহীন । ( এখানে নক্ষত্রে ভরে / জীবনানন্দ দাশ ) [ / sb ] [ si ] [ / si ] এই যে অমর শুশ্রুষা , তা ই মানুষকে আলো দেয় যোগাত্মক নিয়মে । এর কোনো বিকল্প নাই । আর নাই বলেই একজন বাউল কবি কিংবা একজন নাগরিক কবি দুজনেই এসে মিলিত হয়ে যান একই সড়কে । যে সড়ক ধারণ করে চলেছে অগণিত পদচিহ ¡ । অগণিত নোখের আঁচড় । তাই সমকালের একজন কবিও খুঁজেন সেই অদৃশ্যতাকে । তার কণ্ঠ হয়ে উঠে সবকালের কোনো সমর্পিত কবিকণ্ঠ । [ sb ] যে বুঝে বেদনার কথা তারে ডাকি স্বজনের নামে তার নামে ডাক পাঠাই দু ' চোখের খামে যে পাবার সে পেয়েছে কথার মাহাত্ম্য গোপন রেখেছে সেইজন নিঃশব্দে , আমার মুখে সে পড়ে ভিতর ভাঙে ধীরে ইচ্ছে আলোড়ন । ( অদৃশ্য / মাশুক ইবনে আনিস ) [ / sb ] [ si ] [ / si ] এই ধীরে বয়ে যাওয়া প্রশ্বাসই কবিকে দিয়ে লিখিয়ে নেয় কালের কবিতা । [ sb ] তিন [ / sb ] একজন কবি বলতেই পারেন , আমার নিজস্ব কোনো ঘর নেই । এই পৃথিবীটাই আমার ঘর । আমার নিজস্ব কোনো ভাষা নেই , মানবসত্তার নিঃশ্বাসই আমার ভাষা । কার্তিকের মাঠে দাঁড়িয়ে আছেন কবি । আর ক ' দিন পরেই অগ্রহায়ন । আমার কেন জানি মনে হয় ' গ্রহন ' শব্দটির সাথে আগ্রহায়ন মাসের একটা মিল কোথাও আছে । ফসল তোলার দিনকে সামনে রেখে মানুষ তার ভবিষ্যতের স্বপ্ন নির্মাণ করে যায় নিরন্তর । প্রেমিকাকে জানিয়ে দেয় , সামনে শুভদিন । আদিকাল থেকে এই যে শুভদিনের প্রত্যাশা , তা ই একেকটা কবিতা । [ sb ] দারচিনি দিনে - - - দিঘীমুখি হয়েছে মেঘ সুষম প্রমোদে এই প্রবণ - পাখি জানে কী র - আছে পরাণে । এখন সন্ধ্যার ডাকে - - - চাঁদ ফেরে তোমার ধারণা গাঁয় বেহাত বৈভবে একদিন তুমি জেনে যাবে লীঢ় অনুরাগ বিতং বিজনে থেকে যাই আজ । ( থেকে যাই আজ / ফজলুররহমান বাবুল ) [ / sb ] [ si ] [ / si ] বিশ্বের কোথায় কি কবিতা লিখা হচ্ছে তা জানা , খোঁজা এবং বুঝা কেও একজন প্রকৃত কবির দায়িত্ব বলে আমি মনে করি । কারণ , কবিতার সমকালকে না জানলে বিবর্তন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া কঠিন । শেলী বলেছেন , কবিরা হচ্ছেন বিশ্বের অস্বীকৃত সংবিধান নির্মাতা । যারা কালে কালে মানব সভ্যতার কাঠামো নির্মাণ করে যান । মার্কিন কবি জ্যাক গিলবার্ট বলেন , আমাকে পড়তে হয় । সমসাময়িক কবিতা না পড়লে নিজেকে লাইনচ্যুত ট্রেন মনে হয় । আগামীর কবিতা কেমন হবে তা কেউ বলতে পারবে না । তবে কবি তার কল্পসুতো টেনে রেখে যাবেন সুন্দর ভবিতব্যের জন্য । [ sb ] যে কথা বাতাসে কোকিল হয়ে ওড়ে কেবল তারই আঁচড়ের স্বর শুনি ; পাতার মধ্যে শুয়ে পড়ে আকাশমুখী পাখিগুলিকে বানাই কানের দুল । দগ্ধলতায় , বনমানুষের পাড়ায় দূর নদীতে লঞ্চ চলার শব্দে জমে ওঠে বাতি পোড়া অরিন্দমি নিরবতা । নঝুম জোনাকির আলোকগন্ধে নাকফুলে বাজাই বিজলীর তবলা ; দূর চলে আসে ক্রমশঃ গলির মোড়ের চায়ের স্টলে মাথায় পিয়ানো বাজানো সবুজ বালিশ পেতে । ( সোনার হ্যারিকেন ও শিস বাজানো মাছ - সিরিজ / ফেরদৌস মাহমুদ [ / sb ] [ si ] [ / si ] ) কবিতাকে এগিয়ে নিয়ে যাবার দায়িত্ব কারো একার নয় । সবার । সকলের । যারা লিখবে , যারা পড়বে । অনুপ্রাসের যে ধ্যানগরিমা , তার অমিত তেজ কেউ নেবে কি নেবে না , সে স্বাধীনতা সবার হাতে পৌঁছে দিয়েই কবিতা এগিয়ে যেতে ভালোবাসে । [ sb ] সমুদ্র নিকটে আসে বহু বহুবার মানুষ আসে না । আকাশ অনেক বাসে বহু বহুবার মানুষ বাসে না । ( বিনয় মজুমদার প্রসঙ্গে একটা কবিতা / অশোক দাশগুপ্ত ) [ / sb ] [ si ] [ / si ] কবিতার এই নক্ষত্র রাজ্যে কবির বুনন যে সিঁড়ি তৈরি করে যায় , তা মহাকালে সমর্পিত হবে এই বিশ্বাস ই আরেকটা কবিতার জন্ম দেয় । [ sb ] চার [ / sb ] [ si ] [ / si ] একটি কবিতা কতোটা কবিতা হয়ে উঠলো সে বিষয়ে কবির কতোটা খেয়াল রাখা দরকার , তা নিয়েও ভিন্নমত থাকতে পারে । কিন্তু সর্বোপরি কবি যদি যা ইচ্ছে তা , লিখে কবিতা বলে চালিয়ে দিতে চান তাও বর্জন করার অধিকার রাখে মহাকাল । [ sb ] মানুষের সবকথা শেষ হয়ে গেল এইখানে এসে সারদিন সারারাত ভোরের রৌদ্র - বাদল শেষে - অনেক মৃতের হাড় গড়িয়ে পড়েছে ক্রমশঃ নিঝুম প্রান্তরের দিকে - আর তোমার চোখের মণিতে ঘুম আর মৃত্যু নিয়ে , ভালোবাসা নিয়ে তারা রাতজাগা জলের কুসুম নিয়ে - মানুষ কেন এসেছিল একদিন যদি আর না - ই পাবে ওম ? তুমিও বা এসেছিলে কেন ? মগ্ন - জোৎসনার রাতে কেন তুমি এসেছিলে ফড়ি - সকাল নিয়ে হাতে ? বলে না সে - ' না ' - বলা মুখের পরে এসব উত্তর নির্জনে লিখে রেখে গেছে সেই শতাব্দীর স্বর । ( মধু বৃক্ষ প্রতারণা বিষ - চৌদ্দ / আলফ্রেড খোকন ) [ / sb ] [ si ] [ / si ] লিখে যাবার জন্যই হয়তো এসেছিল সবাই । কিন্তু পারেনি । পারছে না । অনেকে একজন কবিকে দশকের বৃত্তে বন্দি করতে চান না । কবিতার ইতিহাস বলে , যে কোনো কবির কবিতায় তার সমকালের ছাপ পড়বেই । দশক বরং মেধার সাথে বয়সের সমন্নয় ঘটিয়ে কবির নিজস্ব পরিমন্ডল গড়ে তুলে । তার পরিচয়ের বিকাশ ঘটায় । ইউরোপ - আমেরিকার নামী প্রকাশনীগুলো তাই দশকওয়ারি কবিতার সংকলন প্রকাশ করে সে সময়ের দলিল প্রণয়ন করতে আগ্রহ দেখায় । সহস্র যোজন পথের উৎসমুখ তৈরি করে রাখে । সবচেয়ে বড়কথা হচ্ছে নিজের পদছাপ রেখে যাবার কৃতিত্ব । যা কেবল একজন ধ্যানী কবিই পারেন । ক ' জন নবীতম কবির জবানীতে এমন কিছু চিত্রকল্প দেখা যাক । [ sb ] ১ প্রতি সন্ধ্যায় পুরোনো গাঙুর নদীটি উৎসবের সুরে ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে দু ' তীর বেহুলার মতো মূক হয়ে যায় আমার লখিন্দর ভাইটি তবু জেগে উঠে না বিস্মরণের ভোরে ( রোদ রঙ ঘোড়া চরিত / সুমন সুপান্থ ) ২ অই যে পূর্বাকাশে লাল পাগড়ি ওড়াচ্ছেন প্রতি প্রত্যুষে উনি অহম অই যে লজিং মাস্টার সন্ধ্যার ফ্রক দেখছেন খুঁটে খুঁটে উনি ঈর্ষা ( শিরোনামহীন - ১২ / মাজুল হাসান ) ৩ পর্যাপ্ত প্রবাসে উড়ে যাও পাখি আমি রাখি প্রহরায় - ফেলে যাওয়া পালকের স্তুপ গতকাল থেকে এল নিশ্চুপ গান , ফের মুখোমুখি ( পাখিকাতরতা / ইফতেখার ইনান ) ৪ এ শহরে কারো কারো রাত সঙ্গম মুখর আর কেউ কেউ বেদনার সুতো বোনে - রাত এলে পরে নিজের কবর নিজেই খুঁড়তে শুরু করে ( রাত নেমে এলে / আসমা বীথি ) কবিতা জীবনের উদ্ধার এনে দেয় । কবিতা মহাসাগরের তীরে বসে একজন মানুষকে আত্মমগ্ন হতে শেখায় । আমার সবসময়ই মনে হয় একটি দীর্ঘ কবিতার কক্ষপথে পরিভ্রমন করছে আপামর সৃষ্টিকুল । # # - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - দৈনিক ডেসটিনি / ২৩ মে ২০০৮ শুক্রবার প্রকাশিত
গতকাল বিকেলে আমি হেলিকপ্টার যোগে গত ১২ নভেম্বরের জলোচ্ছ্বাসে আক্রান্ত একটি বৃহত্তম দ্বীপ হাতিয়ায় গিয়েছিলাম । বিরাণ সেই ভূখণ্ডে এখনও গবাদিপশু ও মানুষের মৃতদেহের স্তূপ । এখানে সেখানে জীবিতদের দল গাছের নিচে ভিড় করে আছে । তাদের কেউ কেউ ধাবমান জলের দেয়ালের হাত থেকে বাঁচার জন্য গাছে উঠেছিলো । এর ফলে জীবিতদের মধ্যে নারী ও শিশুদের চাইতে শক্ত - সমর্থ পুরুষদের সংখ্যা বেশি ।
প্রজন্ম ফোরাম » বিজ্ঞান » জানা - অজানা » পানির নীচে জাদুঘর
দুই ইঞ্চি দুরে চাঁদ , সেখানেই এখনো যেতে পারলামনা . . . . আপনি বরং এক কাজ করুন , কয়েক হাজার বছর পরে আসুন । আপনার ( নাতি ) ^ ৪২০ এর হয়তো একটা স্পেস - বাইক থাকতে পারে . . . ওটা ধার নিলেই হবে ।
আমি লিংক আদান প্রদান করতে আগ্রহী । আমার সাইট - Google PageRank - 2 প্রতিদিনের পেজ ভিউ - ১০০০ - ২০০০ মাসিক পেজ ভিউ - ৫০০০০ - ১০০০০০ প্রতিদিনের ভিজিটর : ১০০ - ২০০ লিংক আদান প্রদান করতে চাইলে অবশ্যই আপনার সাইটের পেজ রেংক ২ - ২ + হতে হবে । প্রতিদিনের ভিজিটর কমপক্ষে ১০০ + থাকতে হবে । এছাড়াও আমার সাইটের লিংক হোম পেজে যোগ করতে হবে । আপনি যদি আগ্রহী থাকেন তাহলে গোপন বার্তায় যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে ।
লিবিয়াতে গাদ্দাফিবিরোধী বিক্ষোভকারীরা , বা্ংলাদেশিদের জিম্মি করার মানে কি ? এটা কোন ধরনের বিক্ষোভ বুঝতে পারতেছি না । লিবিয়ার কোন ব্লগার যদি থাকত তাইলে হয়ত সব কিছু ভালোভাবে জানা যাইত ।
এরচেয়ে সকলের পক্ষ থেকে আমাকে খাইয়ে দিয়েন ফ্রি তাহলেই চলবে সমস্য নাই
- এই সন্তানসকলের জন্ম হয়েছে এই রাজপ্রাসাদের বাইরে এবং আমাদের কারোর উপস্তিতিতে হয়নি সে কাজ । তাই এই বিচার এবং রাজ্যাধিকার নিয়ে হস্তিনাপুরবাসীর যেন কোনো সন্দেহ না থাকে তাই !
তায়েফ আহমাদ বলেছেন : দারুন একটি পোস্ট । এ ব্যাপারটা নিয়ে ভেবে দেখার সময় এসেছে ।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে হত্যা ষড়যন্ত্রের অভিযোগে জেমস ভেরন ম্যাকভে নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফ . . .
নোটঃ অনুগ্রহ পূর্বক টপিকটিতে অপ্রয়োজনীয় কোন পোস্ট করবেন না ।
ইলিয়াস সাগর বলেছেন : অনুপ্রাণীত হলাম । আমারালয়ে সর্বদা আমন্ত্রণ । ধন্যবাদ শফিক ।
জানা গেছে , ঢাকায় এ প্রতিযোগিতা আয়োজন করার জন্য এরই মধ্যে যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডেলটা বেকে অনুমতি দিয়েছে হু ওয়ান্টস টু বি এ মিলিয়নিয়ার কর্তৃপক্ষ । এ পর্যন্ত ১০১টি দেশের টিভি চ্যানেলে এই প্রতিযোগিতা নিয়ে তৈরি অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়েছে । বাংলাদেশ এই তালিকায় ১০২তম দেশ ।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম / তানযীর মাহবুব / ওএফএস / ফেব্রুয়ারি ১৮
বুকমার্ক - লেট নিয়ে আরেকটা লেখা লিখার ইচ্ছা আছে , ততদিন পর্যন্ত ভালো থাকুন ।
চোখে নাচুক আলোর নাচন বুকে র্টনেডো ৷ সমান্তরাল আখির জোড়ায় গড়ুক চর্তুভুজ ৷ খুনসুটিটা মুড়কি মুরির মতো কানে বাজুক । জিভের সাথে চলুক কেলী জিভের কিছুক্ষন ৷ উঠুক না ঝড় দেহলতায় ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়ুক ৷
ইসলামাবাদ , ১২ জুলাই : পাকিস্তানের উত্তর - পশ্চিমাঞ্চলের আফগান সীমান্তে ক্রমাগত আমেরিকান ক্ষেপনাস্ত্র নিক্ষেপে অন্তত ৩০জঙ্গি নিহত হয়েছে । প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে এ হামলা চালানো হয় বলে জানান স্থানীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তা । উত্তর ওয়াজিরিস্থানে সোমবার . . . বিস্তারিত »
একটি সিরিযাস সাক্ষাতকার আপনি কে ? গরীবের রাজা রবীন হুড । আপনার ছেলে মেয়ে কয় জন ? ওরা এগার জন । বড় ছেলে কি করে ? টপ - রংবাজ । মেঝো ছেলে ? বিশ্ব প্রেমিক । তার পরের জন ? সেয়ানা পাগল ছোট ছেলে কি করে ? কুলি নাম্বার ওয়ান । কোন জিনিসটা আপনার অপছন্দ ? হঠাৎ বৃষ্টি । আপনার শ্বশুর সাহেব কি করে ? উনি পদ্মা নদীর মাঝি । আপনার স্ত্রী সম্পর্কে বলুন ? সেতো চাপা ডাঙ্গার বউ । ভক্তদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন । গরীব কেন কাঁদে ? ভক্তদের উদ্দেশ্যে কোন উপদেশ থাকলে বলুন । মানুষ মানুষের জন্য ।
এসে গেলো ওয়ার্ডপ্রেস - এর নতুন সংস্করণ ৩ , ২ ছাড়া হয়েছে গত ৫ জুলাই । ওয়ার্ডপ্রেস - এর নতুন এই সংস্করণটিতে রয়েছে টোয়েন্টি ইলেভেন নামের নতুন একটি থিম । এই সংস্করণটিকে আরো হালকা ও দ্রুততর করা হয়েছে । এ ছাড়াও ড্যাশবোর্ড এবং . . .
বাংলাদেশ সম্পর্কে মনমোহন সিংয়ের মন্তব্য অফ দ্য রেকর্ড_ ভারতীয় দূতাবাসের এ বক্তব্যের সঙ্গে আপনি একমত কিনা ?
১৯৯৫ সালের ৩১শে ডিসেম্বর আমেরিকার নেতৃস্হানীয় সংবাদপত্র ' ওয়াশিংটন পোস্ট ' এবং টেলিভিশন নিউজ চ্যানেল সিএনএন গত এক হাজার বছরের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসাবে চেঙ্গিস খানকে " ম্যান অব দ্য মিলেনিয়াম " হিসাবে নির্বাচিত করে । আধুনিক ইতিহাসবিদরা মনে করেন তার দোষ ত্রুটির তুলনায় সাফল্যের পরিমাণ অনেক অনেক বেশী ছিলো । চেঙ্গীস খান ছিলেন পৃথিবীর সর্বকালের সর্ব্বৃহত অবিচ্ছিন্ন সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা । ১২২৭ সালে তার মৃত্যুর সময় পীত . . .
এই নেটওয়ার্ক গুলো TDMA নেটওয়ার্কের মতোনা । TDMA নেটওয়ার্ক রাবারের মতো । যত টানবেন তত লম্বা হবে কিন্তু এর সাইজও তত চিকন হবে । কিন্তু CDMA , UMTS ( WCDMA + TD - CDMA + TD - SCDMA ) , HSPA ( HSDPA + HSUPA ) , LTE , etc TDMA ( রাবারের ) নেটওয়ার্কের মতো না । এই নেটওয়ার্ক গুলোর ( রাবার ) সাইজ ফিক্স । তাই যতই টানাটানি করেননা কেনো এর সাইজের কোন ব্যাতিক্রম হবেনা । ফলে সব ইউজার একই সময়ে এর ব্যান্ডউইথ্ সমান ভাগে পায় । তবে এখানে টাওয়ারের কেপাসিটিও নির্ভর করছে ।
আমাকে কি বিধাতা আজ একেবারে নতুন করে সৃষ্টি করলেন ? তার এতদিনকার অনাদরের শোধ দিয়ে দিলেন ? যে সুন্দরী ছিল না সে সুন্দরী হয়ে উঠল । যে ছিল সামান্য সে নিজের মধ্যে সমস্ত বাংলাদেশের গৌরবকে প্রত্যক্ষ অনুভব করলে । সন্দীপবাবু তো কেবল একটিমাত্র মানুষ নন , তিনি যে একলাই দেশের লক্ষ লক্ষ চিত্তধারার মোহনার মতো । তাই , তিনি যখন আমাকে বললেন , মউচাকের মক্ষীরানী , তখন সেদিনকার সমস্ত দেশসেবকদের স্তবগুঞ্জনধ্বনিতে আমার অভিষেক হয়ে গেল । এর পরে আমাদের ঘরের কোণে আমার বড়ো জায়ের নিঃশব্দ অবজ্ঞা আর আমার মেজো জায়ের সশব্দ পরিহাস আমাকে স্পর্শ করতেই পারলে না । সমস্ত জগতের সঙ্গে আমার সম্বন্ধের পরিবর্তন হয়ে গেছে ।
সুতরাং সঙ্গে আর যাওয়া হলো না । পরের দিন লালমাটিয়ায় মাগরিব পড়লাম এবং হুযূরের দরসে বসলাম , আর তখন গায়বি তারবিয়াতের একটি কোমল স্পর্শ লাভ করে অভিভূত হলাম ।
( ১২ ) দেশের ৬০টি " সদর উপজেলা " র ( যেমন , গাজীপুর সদর উপজেলা ) নামকরণে " সদর " শব্দটির ব্যবহার অপ্রয়োজনীয় বলে তা বিলুপ্ত করে নামকরণ সার্থক ও যথার্থ ( যেমন , গাজীপুর উপজেলা ) করতে হবে ;
পোষ্ট করেছেন : ৭ টি মন্তব্য করেছেন : ৯৪ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ২ মাস ২৭ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৬৩০ বার
ধন্যবাদ আপনাকে ! ! আসলে ভাই ড্রুত টাইপ করার জন্য মাঝে মাঝে টাইপিং ভুল হয় ! ! এদিকে আমি ভাল নজর দ্দিচ্ছি । আর ফোরাম বানাতে আপনি PHPBB , PUNBB , এই সব স্কিপ গুলো দিয়ে বানাতে পারবেন । আমি পানবিবি ( PUNBB ) টিউটোরিয়াল লিখবো । তবে কিছু দিন সময় লাগবে ! !
কী - ওয়ার্ড নিয়ে কাজ করার অনেক অপশন আছে । সবগুলো লেখা গেল না । তবে ভবিষ্যতে আশাকরি আপনাদের সামনে আরও কিছু তথ্য নিয়ে আসতে পারব । নেটে খোজ - খবর করলে আপনি নিজেও অনেক তথ্য পেতে পারেন । অনেক নতুন আইডিয়া পাবেন । শুভেচ্ছা রইল ।
" মাদার্স ডে " বাংলায় যাকে " মা দিবস " বলা হয়ে থাকে । কয়েকদিন আগে এই দিবসটি গেল । ব্লগ আর এফবিতে দেখলাম সবাই শুভেচ্ছা জানাতে ব্যাস্ত । তা দেখে আমারও ইচ্ছা হল আমার মাকে শুভেচ্ছা জানাই । তাই মাকে ফোন করেছিলাম , মাকে বললাম আজ মা দিবস । মা বললেন এটা কি বাবা ! ! আমার মা আগে জামানার মানুষ তাই এসব দিবস টিবস বোঝেন না , আমিও আমার মাকে মা দিবস কি তা বোঝাতে যাইনি । কারন আমার মনে হয় মা এমন একজন যাকে কোন একটা নির্দিষ্ট দিব
নীলু ঠিক দুই মিনিটের মধ্যেই ব্যাগ নিয়ে ছুটে এলো । পিছু পিছু সুমি । আমার মেজাজ চরম খারাপ । ঘড়িতে নয়টা পয়তাল্লিশ । অথচ প্রান্তিকে বাস আসার কথা ঠিক সাড়ে নয়টায় । বাসটা মনে হয় মিসই করলাম । কোনো রিক্সা নেই । ২ নং হল থেকে প্রান্তিক মোটামুটি দূরে । প্রায় দৌড়ে চলছি তিনজনে । কোনোমতে প্রান্তিকে এসে একটা দোকানের নীচে ঠাঁই নিলাম । আমি বুঝতে পারছি না বাস চলেই গেল কিনা । দোকানের আশ্রয় ছেড়ে রাস্তায় এসে দাঁড়িয়ে রইলাম । বৃষ্টির ঝাপটা কমেছে , কিন্তু প্রচন্ড বাতাস । একটু ঠান্ডাও লাগছে । একটা বাস এসে থামে প্রান্তিকে । খালেক এন্টারপ্রাইজের বাস দেখে আমি এগিয়ে যেতেই দেখি কন্ডাক্টরের পিছু পিছু জাহিদও নামছে । আমি নীলু আর সুমিকে জোরে ডাকলাম । সুমি দৌড়ে এলো , হাতে নীলুর ব্যাগ ।
কারন সেক্ষেত্রে তোমার সাক্ষাতকারের যেই স্পেশালিটি ও কোয়ালিটিটা আছে , যেই মজা আর সারপ্রাইজটা আছে , সেটা নষ্ট হবে !
কায়েস আউট । অপ্রয়োজনে বাউন্সার নিয়ে কেরামতি করতে গিয়ে উইকেট দিল । এখনও সুযোগ আছে ভাল কিছু করবার । আশয় বুক বাঁধছি . . . .
২০০৮ সাল থেকে এসএমই ফাউন্ডেশন বর্ষসেরা নারী উদ্যোক্তা ও বর্ষসেরা নারী সৃজনশীল নারী উদ্যোক্তা পরিচালিত প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করে আসছে । এদিন এ উপলক্ষে ঢাকায় প্যান - প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত । বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পমন্ত্রী দীলিপ বড়ুয়া এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ড . শিরীন শারমিন চৌধুরী । অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আফতাব উল ইসলাম । অনুষ্ঠানে উল্লিখিত ৩ নারীকে তাদের ব্যবসায়িক সফলতার জন্য প্রত্যেককে এক লাখ টাকা , ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয় ।
এমনভাবে কোট করছেন যে মনে হয় আমি লিখেছি । আমার নাম ( স্বপ্নীল ) ছাড়াও তো কোট করতে পারতেন
নেশায় আক্রান্ত কিশোর - কিশোরীদের অভিভাবক বা মা - বাবা প্রথমে নেশার ব্যাপারটি জানতে বা বুঝতে অনেকটাই সময় নিয়ে নেন । অবশ্য এর জন্য তাদের দোষ দেয়া যাবে না , কারণ অন্যান্য অসুখ - বিসুখের ক্ষেত্রে কতগুলো বাহ্যিক লক্ষণ থাকে , যা দিয়ে রোগীকে সহজেই চিনে নেয়া যায় । কিন্তু নেশার ব্যাপারে প্রথম থেকেই একটা অলিখিত লুকোচুরির খেলা শুরু হয়ে যায় । না জেনে মাদকদ্রব্য অনেক ছেলেমেয়েই প্রথমে ব্যবহার করে ও পরে আসক্ত হয়ে পড়ে । যে নেশা করছে সে যখনই বুঝতে পারে যে তার নেশা করাটা অনেকের চোখেই ভালো নয় তখনই সে লুকাতে চেষ্টা করে । নেশা করা খারাপ - এটা অনেক ছেলেমেয়েই জানে তবুও ' জেনে শুনে বিষপান ' এর মতো নেশার প্রতি আসক্ত পড়ে । সুতরাং যে কিশোর - কিশোরী জেনেশুনেই নেশা শুরু করেছে সে নেশা ছাড়তেই বা চাইবে কেন ? নেশার চিকিৎসার সাফল্য নির্ভর করে -
বিয়ানীবাজার , সিলেট , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম গ্রামীণ ব্যাংক প্রদত্ত ঋণ নিয়ে বিয়ানীবাজারের প্রত্যন্ত অঞ্চলের সাধারণ মানুষ নিঃস্ব হচ্ছে । শহর এলাকা ছেড়ে নিভৃত পল্লীতে গড়ে ওঠা গ্রামীণ ব্যাংকের বাণিজ্যিক কৌশলের কাছে হার মানছে গ্রামের মানুষের দারিদ্র্যতা ও অসহায়ত্ব । ঋণ নিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার বিপরীতে তারা সর্বস্ব হারাচ্ছে । ঋণ পরিশোধের জন্য গলদঘর্ম সাধারণ মানুষ যেন গ্রামীণ ব্যাংকের কাছে নিজেকে বন্ধক রেখেছে । বিয়ানীবাজার উপজেলার তিলপাড়া ইউনিয়নের নিভৃত পল্লী শানেশ্বর , উলুউরি , পীরের চক , কালাইম ও গুড়েরটেকা । এই ৫ গ্রামে সাড়ে ৩ হাজার লোকের বসবাস । তাদের মধ্যে ২ হাজারেরও বেশি লোক স্বাবলম্বী হওয়ার আশায় স্থানীয় গ্রামীণ ব্যাংকের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছিলেন । কিন্তু স্বাবলম্বী হওয়া তো দূরের কথা উল্টো তারা গ্রামীণ ব্যাংক কর্মকর্তাদের কাছে হচ্ছেন অপদস্ত । প্রায় ৭ - ৮ বছর পূর্বে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড . মোঃ ইউনুস দারিদ্র পীড়িত এই এলাকাটি পরিদর্শনে আসেন বলে স্থানীয়ভাবে জানা যায় । সরেজমিনে ঘুরে জানা যায় , মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে এই এলাকার নিুবিত্ত পরিবারের প্রায় ৪০ ভাগ মানুষ গ্রামীণ ব্যাংকের কাছে ঋণী । তারা গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে সুদসহ টাকা ফিরিয়ে দিলেও ঋণের বোঝা আর শেষই হচ্ছে না । ক্রমেই বাড়ছে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋণের টাকা বাড়িয়ে নেয়ার প্রবনতা । ছেলে মেয়ের বিয়ে , বাড়ি ঘর মেরামত , ছেলে মেয়েদের শিক্ষা খরচসহ অন্যান্য কাজে ব্যায় করছেন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে আনা ঋণের টাকা । সপ্তাহ শেষ হওয়ার পরই যখন কিস্তি পরিশোধের ধার্ষ্য করার দিন আসে তখনই শুরু হয় ঋণ গ্রহীতাদের মাথা ব্যথা । ধার - কর্জ থেকে শুরু করে তালা - বাসন বিক্রি শুরু হয় সপ্তাহের এই দিন । দারিদ্র মানুষজন কেউ কেউ আবার যত্ন করে রেখে দেয়া পরনের কাপড়ও বিক্রি করেন । শানেশ্বরের নমিতা রাণী ( ৪৬ ) জানান , প্রায় ১৫ বছর পূর্ব থেকে গ্রামীণ ব্যাংকের সাথে লেনদেন করছেন তিনি । কিন্তু তার ভাগ্যের পরিবর্তন তো দূরের কথা , যেন নিজেকেই বন্ধক রেখেছেন গ্রামীণ ব্যাংকের কাছে । একই গ্রামের মমতা রাণী ( ৪৫ ) বলেন , প্রায় ২১ বছর থেকে গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে দিনযাপন করছেন তিনি । সপ্তাহে কিস্তি পরিশোধের দিন ফিরে আসলে আগের রাত থেকে তার ঘুম হারাম হয়ে যায় বলে তিনি উল্লেখ করেন । বিয়ানীবাজারে গ্রামীণ ব্যাংকের অর্ধ ডজন শাখা রয়েছে । এর মধ্যে দুবাগের মেওয়া , পৌর শহরের দক্ষিণ বাজার এবং লাউতার বারইগ্রাম বাজারের গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা স্থানীয়ভাবে ভাল ব্যবসা করছে । বারইগ্রাম শাখা থেকে উপরে বর্ণিত এলাকায় ঋণ বিতরণ করা হয় । ঋণ নেয়া সদস্যদের বেশির ভাগ মহিলা । তাদের প্রভাবিত করতে গ্রামীণ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের তেমন বেগ পেতে হয় না । প্রথম দফায় গ্রামীণ ব্যাংক সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা ঋন প্রদান করে থাকে । এ হিসাবে সপ্তাহে প্রতি কিস্তিতে ২৫০ টাকা করে পরিশোধ করতে হয় । এর সাথে আবার সঞ্চয়ের নাম করে আরোও ৫০ টাকা করে নেন গ্রামীণ ব্যাংক কর্মকর্তারা । শানেশ্বর গ্রামের সামা কান্ত জানান , তিনি ঋণ পরিশোধের জন্য হাড়ি পাতিল বিক্রি করেছেন । শান্তি রাণী দাস বলেন , কেন্দ্র ভিত্তিক প্রদত্ত এসব ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে ৩০ জনের পৃথক গ্রুপ করা হয় । একজন মহিলা দলপতি সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন । সপ্তাহের কিস্তি গ্রুপের অপর মহিলাদের কাছ থেকে সভাপতির মাধ্যমে আদায় করা হয় । ঋণ নিতে হলে ১শ টাকা হারে ভর্তি ফি দিতে হয় গ্রাহকদের । পৃথক একটি সূত্র জানায় , মৃত দেহ ঘরে রেখেও গ্রামের অনেকেই গ্রামীণ ব্যাংকের কিস্তির টাকা পরিশোধ করেছেন । গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়া অধিকাংশ লোক জানান , গ্রামের মানুষকে নিঃস্ব করছে গ্রামীণ ব্যাংক । ড . ইউনুসের ডাকঢোল পিটিয়ে দারিদ্র বিমচনের জন্য গ্রামীণ ব্যাংকের নানা কর্মসূচী থাকলেও বিয়ানীবাজারের শাখাগুলোতে ঋণ নেয়া মানুষের কাছ থেকে কৌশলী ব্যবসার এরকম বহু চিত্র ফোটে উঠেছে । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গ্রাহক জানান , গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে এর কিস্তি যেন আর শেষ হয় না । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / প্রতিনিধি / এসএ .
যেসব সাইটে ফাইলের সাথে zsync কনট্রোল ফাইল পাবো না সেখানে কি করব ? এজন্য উপায় হচ্ছে একটা zsync কনট্রোল ফাইল তৈরী করে নেওয়া । এজন্য ফাইলটার ভালো ভার্সন থাকা কাউকে রিকোয়েস্ট করতে পারেন zsync ফাইলটি তৈরী করে দিতে , তৈরী করতে ,
নিঝুমদা আপনি আমার বিরক্তির বাধঁ ভেঙ্গে ফেলছেন । কি কারণে প্রতিক্রিয়া দেখাতে যান আমি বুঝি না ।
বন্ধুদের কারো কারো সাথে বেশ অনেকদিন পরেই দেখা ৷ সবাই সবার ব্যাপারে আপডেট নিচ্ছিল , কে কি করল , কদ্দুর এগোলো ক্যারিয়ার , কেউ কেউ সংখ্যা বাড়নোর চেষ্টায় আছে , কিন্তু এক আর একে ঠিক তিন হচ্ছে না ইত্যাদি ৷ ওয়েবে অনেক ছবি দেখে এসেছি ডেনালীর এবং ডেনালী যাওয়ার পথের ৷ শুরুতে খুব একটা সুবিধা হচ্ছিল না , সেই একই ফার , পাইন গাছের সারি , পার্মা ফ্রস্টে রঙচঙা গুল্মের কোন খোজ নেই ৷ এ্যাংকরেজ থেকে ডেনালী ৪০০ কিমি , পাচ ঘন্টার রাস্তা ৷ রাতে না ঘুমিয়ে চালাতে একটু খারাপ লাগছিল , আবার রাস্তায় সবজায়গায় ডিভাইডার নেই , বিপরীত দিক থেকে লরী আসতে দেখলে একটু ভয়ই লাগে ৷ আড়াইটা - তিনটার দিকে রওনা দিয়েছিলাম , একসময় দুপুর গড়িয়ে বিকেল , সেখান থেকে সন্ধ্যা হবার জোগাড় , এখনও না কোন উল্লেখযোগ্য প্রানী না সেই রঙিন বেরী ( জাম ? ) গুল্ম ৷ ঠিক তখনই দেখি একটা Moose ( তাড়াহুড়ায় ছবি তোলা হয় নি ) রাস্তা পার হচ্ছে ৷ আমাদের দেখে বেচারা দিল দৌড় , দৌড় দিয়েই ভালো করেছে অবশ্য কারন ধাক্কা লাগলে দুর্ঘটনা হতে পারত ৷ একবার হরিনের সাথে ধাক্কা লেগে যে অবস্থা হয়েছিল , এরপর আর কোনদিন এসব বোকারামকে ধাক্কা দিতে চাই না ৷ এরপরই যেন ভাগ্য খুলে গেল আমাদের ৷ পাইন আর ফারের বন পরিষ্কার হয়ে একটু খোলা জায়গায় চলে আসলাম ৷ রাস্তার দুপাশেই বেশ দুরে পাহাড় , তার আগে খোলা মাঠের মতো ( meadow ) , আর মাঠ ভর্তি নানা রঙের বেরী জাতীয় গুল্ম ৷ আলাস্কায় ঠান্ডার জন্য মাটির নিচে একটু গভীরে যে বরফ থাকে সেটা কখনই গলে না ৷ এরা বলে পার্মাফ্রস্ট ৷ বরফের জন্য বড় গাছ জন্মাতে পারে না , সে জন্য জন্মায় ঘাস বা নানা জাতের ছোট উদ্ভিদ ৷ কি যে অপার্থিব দৃশ্য খালি চোখে না দেখলে বোঝা মুস্কিল ৷ ক্যামেরার সাধ্য নেই এই ছবি তুলে ধরার ৷ ডেনালী পর্বতমালার ব্যাকড্রপে মনে হচ্ছিল আলাস্কা আসার ৫০ % অলরেডি সার্থক ৷
উইনস্টন চার্চিল একবার বলেছিলেন , গণতন্ত্র হলো সবচেয়ে খারাপ ধরনের সরকারপদ্ধতি , আমরা অন্য যেসব পদ্ধতির চেষ্টা করেছিলাম সেগুলোর তুলনায় । প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্র , যার চর্চা আমরা বর্তমানে করছি , এটি একটি আদর্শ ব্যবস্থা নয় । কারণ , এর অনেকগুলো সীমাবদ্ধতা রয়েছে । জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণের অভাব , স্বচ্ছতা - জবাবদিহির চর্চার অভাব , সমাজের অবহেলিত ও বঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্তির অভাব ইত্যাদি হলো এসব সীমাবদ্ধতার অংশ । একটি শক্তিশালী স্থানীয় সরকারব্যবস্থা , সত্যিকারের ' গ্রাসরুট ডেমোক্রেসি ' বা তৃণমূলের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এসব সমস্যার অনেকগুলোরই কার্যকর সমাধান করা যেতে পারে । Read the rest of this entry »
কুষ্টিয়ায় কৃষক খুন : কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পল্লীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীরা পিটিয়ে হত্যা করেছে সাজাহান ( ৫৫ ) নামের কৃষককে । গতকাল সকালে এ ঘটনা ঘটে । পুলিশ ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে , সাজাহান সকাল ৮টায় সদর উপজেলার আলামপুর ইউনিয়নের শিমুলিয়া মাঠে নিজ জমি দেখাশোনা করার জন্য গেলে প্রতিপক্ষের স্থানীয় জলিল মেম্বার , মতলেব , মাসুদ , অহিদ , আব্বাস , সফিসহ ১০ / ১৫ জন তাকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে গুরুতর আহত করে । পরিবারের লোকজন গুরুতর আহতাবস্থায় সাজাহানকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন । উল্লেখ্য , জলিল মেম্বারের সঙ্গে নিহত সাজাহানের দীর্ঘদিন ধরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল । এ খুনের ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি ।
( গ ) এই অধ্যাদেশের অধীন নির্বাচিত কোন কর্পোরেশনের মেয়র বা কাউন্সিলরকে তাহার কার্যালয়ে প্রবেশ করা হইতে বিরত রাখিতে -
জানালার বাইরে তাকিয়ে হঠা ত নিপার মন খারাপ হয়ে গেল । সে মনকে শক্ত করার চেষ্টা করতে লাগলো । তার অবস্থানে থেকে কারো মন খারাপ করতে নেই । যে যুদ্ধ সে করে যাচ্ছে সেটা তার শক্ত মন নিয়েই করতে হবে । সে লিলির বিছানার চাদর পাল্টাতে লাগলো । বালিশের নীচে দেখল ডায়েরী । লিলির নাম লেখা । লিলি ডায়েরী লেখে এটা সে জানতো না । সে ডায়েরীটা না খুলেই আবার রেখে দেয় বালিশের নীচে । সবারই ব্যক্তিগত কিছু একটা থাকে বলে সে বিশ্বাস করে । অনেক কিছুই সবাইকে বলা যায় না । তাই অন্তত ডায়েরীর কাছে বলে হালকা হওয়া যায় মাঝে মাঝে । লিলি অনেক একা থাকে । সে যখন অফিসে যায় তখন একেবারেই একা । যদিও অফিস থেকে সে ফোন করে খবর নেয় । মেয়েটাকে নিয়ে একবার গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গেলে কেমন হয় ? সে ভাবে । কোথায় যাওয়া যায় ? এই বর্ষায় গ্রামের বাড়ির কথা সে ভাবতেই পারে না । পাছেপাছে কাদা তার কখনই ভালো লাগে না । কক্স ' স বাজার দুই কারণে বাদ । দুইজন মেয়েমানুষের একা যাওয়া ঠিক হবে না । আর তার হাতে অত পরিমাণ টাকাও নাই । সে হতাশ ভঙ্গীতে হাত নাড়ে আনমনে ।
ড . মিজান বলেন , ' আড়িয়ল বিলের হাজার হাজার গ্রামবাসী মামলার ভয়ে বাড়ি ফিরতে পারছে না । অত্যাচারিত হচ্ছে । পলাতক রয়েছে । গ্রেফতার হচ্ছে । ' তিনি বলেন , ' যেখানে রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী সেখানকার মানুষের আহ্বানে সাড়া দিয়ে পদ্মার ওপারে বিমানবন্দর করার ঘোষণা দিয়েছেন , সেখানে রাষ্ট্রযন্ত্র কেন অসংখ্য মানুষের নামে দায়ের করা বেনামি মামলা তুলে নেবে না ! '
কল্পিত রাজনৈতিক সংলাপ লেখা ও প্রকাশ করা যে খুব বিপজ্জনক হতে পারে সেটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় বুঝি । এই ঝুঁকি কীভাবে এড়ানো সম্ভব সেটা জানার জন্য আমি আরো নিয়মিতভাবে আর্ট বুখওয়াল্ডের কলামগুলো পড়ি । আমি সিদ্ধান্তে আসি যে , কল্পিত রাজনৈতিক সংলাপ লিখতে হলে সংশ্লিষ্ট চরিত্রদের সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকতে হবে , কল্পনাশক্তি হতে হবে প্রখর এবং এই ধরনের লেখায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে । অর্থাৎ , কল্পিত রাজনৈতিক সংলাপ লেখা একটি ডিফিকাল্ট আর্ট । আর সেজন্যই আমেরিকা , ইংল্যান্ড ও বাংলাদেশে অনেক ভালো ও শক্তিশালী কলাম লেখক থাকলেও কল্পিত রাজনৈতিক সংলাপ লিখিয়ে ভালো স্যাটায়ারিস্ট নেই ।
গত ২৭ জুনের হরতালে মগবাজারে গাড়ি পোড়ানো মামলায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর কমপক্ষে ১০ জাতীয় নেতাকে গ্রেফতার ও রিমান্ডে নেয়া হয় । মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক রাখা হয়েছে ৬ জন জাতীয় নেতাকে ।
পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট হলেন বারাক ওবামা । মার্টিন লুথারের যে স্বপ্ন দীর্ঘদিন অধরা ছিল সে স্বপ্ন পূরণ হলো এরই মাধ্যমে । এখন বলা হচ্ছে প্রতিটি দেশের জন্যই চাই একজন করে ওবামা । তবে এ চাওয়া কতদিনের ? আমরাও তো স্বপ্ন দেখেছিলাম ফখরুদ্দীন , মশহুদ আর মইনকে নিয়ে ।
সব সরকারের আমলে ? না না তা শোনা যায় না । যেমন ধরুন সামরিক সরকারগুলোর সময় তাদের কলমের কালি বা রিফিল থাকে না । কলম চলে না । মুখে কথা থাকে না । তখন বাঘের গর্জন বিড়ালের মিঁউ মিঁউতে পরিণত হয় । এখন যাদের কথায় টেলিভিশনের পর্দা ফেটে মনে হচ্ছে বেরিয়ে পড়বেন লাফ দিয়ে এক্কেবারে সরকারের ঘাড়ের উপর । ' সর্বনাশ ' ! পারলে এই মুহূর্তে সরকারের ঘাড়টাই ভেঙে দেবেন আরো ভালো কিছুর আশায় । এরাই আবার কখনও কখনও চুপ থাকে ।
@ দক্ষিণের - মাহবুব ভাই , ভাই পড়তে থাকেন আশা করি বুঝবেন , ধন্যবাদ ৷
পোষ্ট করেছেন : ১১ টি মন্তব্য করেছেন : ২৬২ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৪ মাস ২৩ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৯৮১ বার
২ . এই টেমপ্লেটও আমার খুবই ভাল লেগেছে যদি কারো পছন্দ হয় ব্যবহার করে দেখতে পারেন । এখানেও পাবেন উপরের টেমপ্লেটটরি মতো অনেক সুবিধা ।
লেখক বলেছেন : আপু , আমি আসলে মা দিবস ২০০৯ ' এর নতুন পোষ্ট গুলির লিঙ্ক দিচ্ছিলাম । আপনি লিখাটি রিপোষ্ট করলে দিয়ে দেব । অনেক ধন্যবাদ
লেখক বলেছেন : একটা গুজব শুনছিলাম সত্য কিনা জানি না , ১৯৯৪ সালে এক প্রফেসর এলসিডি টেকনোলজি দিয়া টিভি বানানোর সিস্টেম আবিস্কার করে আর ১৯৯৫ সালে ফিলিপস ঐটার প্যাটেন্ট স হ কিন্যা নেয় এই চুক্তিতে যে এইটা জানি মার্কেটে ফাস না হয় । তারা এইটা প্রথম বাইর করে ১৯৯৮ সালে তাও আবার খুব অল্প । পুরা দমে বাইর হয় ২০০০ সালের কিছু আগে । ওদের যুক্তি ছিলো প্রচুর সিআরটি মনিটর ওদের অবিক্রিত ছিলো যেগুলানের জন্য ওরা বেশী দামে ঐ প্যাটেন্ট কিনে নেয় । এইখানে একটু অন্যরকম । কিছু কিছু টেকনোলজি বাজারে আসছে ঠিকই কিন্তু স হজ টেকনোলজি আইসা এইটার টেস্ট মাইরা দিছে এই জন্য যে আমরা ব্যাবসা করার চিন্তায় এক টেকনোলজীর ভিতর অনেকগুলান দিতে চাই । তবে ওয়াইম্যাক্সের সুবিধা হলো আপনি যেকোনো ভালো ইফ্রাস্ট্রাকচারে বসাতে পারবেন আর এতে তারাই বেশী লাভবান হবে যাদের অলরেডী সেই ইনফ্রাস্ট্রাকচার আছে । এখন ধরেন বাংলাদেশে ওয়াই ম্যাক্স আনলো কিন্তু তবুও দেখবেন আইএসপি গুলান অন্য প্রোডাক্ট দিয়া ঠিকই অন্য ব্যাবসা করতাছে এবং পাবলিক খাইতাছে । আপনের ঐখানে আরেকজন কম্পিটিটরকে বাদ দিছেন সেইটা হইলো হোয়াওয়ে বাংলাদেশের মতো ইকোনমিতে এরে ইমপ্লিমেন্ট করার মতো আদর্শ কোম্পানী আর নাই । নরটেল মেলা চাল্লু চীজ । ওরা পারবো তবে এলটিই যেহেতু এখনো ডেভেলপমেন্ট পর্যায়ে তাই ধারনা করা হইতাছে ওয়াইম্যাক্স যেমনে আগাইতাছে অদূর ভবিষ্যতে এলটিই আর ওয়াইম্যাক্স মার্জ হবে । আর আপনার যে কস্ট ঘটিত প্রবলেমটার কথা বলছেন সেটা হলো ৪জি তে যদি কেউ ওয়াইম্যাক্স ইমপ্লিমেন্ট করে তাহলে তার জন্য অনেক সীমাবদ্ধতা অপেক্ষা করছে !
২ . ১ এডমিন , প্রশাসক , মডারেটর , সমন্বয়ক বা কর্তৃপক্ষের সাথে সংশ্লিষ্টতা বোঝায় এমন কোন ইউজারনেম ব্যবহার করা যাবে না ।
ঢাকা , ৫ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : রংপুর ডেইরি এন্ড ফুড প্রোডাক্টের আইপিও অনুমোদন করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ( এসইসি ) । অপরদিকে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডকে ( সিডিবিএল ) পুঁজিবাজারের সেনসিবিলিটির . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
ইমরান আহমদ : গোলাপগঞ্জে জমে উঠেছে ঈদ বাজার । সেই সাথে বাড়ছে চুরি , ছিনতাই ও পকেট মারের উপদ্রব । পবিত্র ঈদ - উল ফিতরকে সামনে রেখে গোলাপগঞ্জ উপজেলার বিপনী বিতানগুলোকে নববধুর সাজে সজ্জিত করা হয়েছে । গোলাপগঞ্জ থেকে সিলেট সদর কাছে থাকায় প্রতি বছর ক্রেতারা শহরের দিকে ছুটে গেলেও এবার তার ব্যতিক্রম দেখা দিয়েছে ।
( ছবি ফ্লিকার থেকে ভিপেজ এর সৌজন্যে ক্রিইটিভ কমন্স লাইসেন্সের আওতায় ব্যবহৃত )
মুজামে আওসাত তাবরানীর ( হাদীস : ৬১৯৫ ) রেওয়ায়েতে আছে , ' এবং তাদের বিয়ে দিয়েছে । '
সেদিন হঠাৎ কি মনে করে ১০০ টাকা দিয়ে পতাকাটা কিনলাম সাভার সিটি সেন্টারের সামনে থেকে । সবচেয়ে বড়টা না , তার ঠিক নিচের টা । একটু আগে বাসায় ফেরার সময় হঠাৎ খেয়াল হল , আয় হায় , কালই তো বিজয় দিবস । সকালে উঠতে হবে , পতাকা তুলতে হবে । কিন্তু সকালে উঠতে পারার কোন সম্ভাবনাই নেই আমার । তাই এখনই তুলে ফেলব কিনা ভাবতে ভাবতে বাসায় ঢুকে পতাকা নিয়ে চলে গেলাম ছাদে ।
হাসান জামান বলেছেন : ভালো বিশ্লষণ । আমারও একই প্রশ্ন - পুলিশ কি আইন ও জবাবদিহিতার উর্ধ্বে ?
এখন খালি রাত জাগার পালা । আর্জেন্টিনার সঙ্গে সময়গত পার্থক্যে খেলাগুলো বাংলাদেশের সময়ে হবে ভোরে অথবা মধ্য রাতে । - নোয়াখালীনিউজ / ২জুলাই / ০২৩৮শ
" যেই দেশে যেই বাক্য কহে নরগণ সেই বাক্য বুঝে প্রভু আপে নিরঞ্জন । যে সব বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় না জানি । দেশী ভাষা বিদ্যা যার মনে না জুয়ায় নিজ দেশ ত্যাগী কেন বিদেশে না যায় । "
৩ জানুয়ারি রেসকোর্সের জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব জনপ্রতিনিধিদের শপথ গ্রহণ পরিচালনা করেন । আওয়ামী লীগ দলীয় সদস্যরা ৬ দফার ভিত্তিতে শাসনতন্ত্র রচনা এবং জনগণের প্রতি আনুগত্য থাকার শপথ গ্রহণ করেন । ৫ জানুয়ারি তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানে সর্বাধিক আসন লাভকারী পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের সাথে কোয়ালিশন সরকার গঠনে তার সম্মতির কথা ঘোষণা করেন । জাতীয় পরিষদ এক বৈঠকে বঙ্গবন্ধু পার্লামেন্টারি দলের নেতা নির্বাচিত হন । ২৮ জানুয়ারি জুলফিকার আলী ভুট্টো বঙ্গবন্ধুর সাথে আলোচনার জন্য ঢাকায় আসেন । তিনদিন বৈঠকের পর আলোচনা ব্যর্থ হয়ে যায় । ১৩ ফেব্র " য়ারি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের বৈঠক আহ্বান করেন । ১৫ ফেব্র " য়ারি ভুট্টো ঢাকায় জাতীয় পরিষদের বৈঠক বয়কটের ঘোষণা দিয়ে দুই প্রদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ দুই দলের প্রতি ক্ষমতা হস্তান্তর করার দাবি জানান ।
উবুন্টু ইনস্টলের পরপরই ইন্টারনেট সংযোগ চালু করে নেয়া উচিত । বিভিন্ন সফটওয়্যার ইনস্টল বা কনফিগার করার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন হতে পারে । নিচে বিভিন্ন ধরনের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহারের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হল ।
জড়িত বিষয়ের ঠিকানা : রাশিয়া , মহাকাশ , ঘটনা প্রসঙ্গ , ইউরোপ , সমাজ জীবন , খবর
লেখক বলেছেন : সহানুভূতি প্রকাশের জন্য কৃতজ্ঞতা ভাই । যদিও আমি ব্যক্তিগত শোক - দুঃখ - কষ্টগুলো কারো সঙ্গে শেয়ার করি না সাধারণত , তবু আমার অজান্তেই আপনারা ব্যাপারটা জেনে যেভাবে সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন , আমি তাতে অভিভূত . . .
কালবেলা বলেছেন : বেশি বাড়লে অবশ্য পতনেও সময় লাগে না ।
ঢাকা , ১০ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : শফিক তুহিনের ' স্বপ্ন এবং তুমি ' অ্যালবামের ' এর বেশি ভালোবাসা যায় না ' গানটি দারুণ শ্রোতাপ্রিয় হয় । এ গানে শফিক তুহিনের সঙ্গে দ্বৈত কন্ঠ দিয়েছিলেন তাসমিনা অরিন । গানটি জনপ্রিয় হলে চট্টগ্রামের এ শিল্পী এখনো অনেকেরই অচেনা । এ গানের পাশাপাশি ' আমির ফিচারিং জন্ম ' , ' শব্দে ঢাকা ১২০০ ' , ' শফিক তুহিন ডট কম ' , ' বাংলা ইয়থ প্রজেক্ট ' অ্যালবামের বেশ কিছু জনপ্রিয় গানেও ইতিমধ্যে কণ্ঠ দিয়েছেন অরিন । এছাড়াও বিশ্বকাপ ক্রিকেট উপলক্ষে প্রকাশিত ' জয় করবে বাংলাদেশ ' অ্যালবামেও গেয়েছেন এই শিল্পী । তার গাওয়া ' জয় করবে বাংলাদেশ ' শিরোনামের গানে বাংলাদেশ , ভারত , পাকিস্তান , শ্রীলঙ্কার শিল্পীরা যৌথভাবে অংশ নিয়েছেন । এখন ঈদের জন্য তিনটি মিক্স অ্যালবামের কাজ করছেন অরিন । একটি মিক্স অ্যালবামে পার্থ বড়ুয়া , এসআই টুটুল , পড়শী , আরফীন রুমীর সঙ্গে গাইবেন অরিন । এছাড়া ডিজে ইমনের সঙ্গীতায়োজনে একটি এবং মোহন খানের সঙ্গীতায়োজনে একটি মিক্স অ্যালবামে কণ্ঠ দেবেন তিনি । ঈদের পর আরো দুটি মিঙ্ড অ্যালবামে কণ্ঠ দেয়ার কথা রয়েছে অরিনের । নতুন অ্যালবামগুলোর গান নিয়ে অরিনের ভাষ্য , ' আমি সব সময়ই শ্রোতাদের মানসম্পন্ন ও রুচিসম্মত গান উপহার দেয়ার চেষ্টা করি । প্রতিদিন শত শত গান গাওয়ার পক্ষে আমি নই । ক্যারিয়ারের শুরুতে শ্রোতা ও আত্মীয় - স্বজনদের কাছ থেকে যে পরিমাণ ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি তা অনেক বড় পাওয়া আমার জন্য । আমার বিশ্বাস , নতুন অ্যালবামের গানগুলোও শ্রোতাদের ভালো লাগবে । ' ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমএইচ / এএএ / ২২ . ৩০ঘ . )
৪৫ ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক ছাত্র সংবিধি ও বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ দ্বারা নির্ধারিত স্থান ও শর্তাধীনে বসবাস করিবে ৷
৫ খেলায় ৫ পয়েন্ট নিয়ে বি গ্র " পে ইংল্যান্ড আছে তালিকার তৃতীয় স্থানে । ৪ খেলায় ৪ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশ উঠে গেল পাঁচ নম্বরে ।
পোস্ট করা হয়েছে : রবি ডিসেম্বর ০২ , ২০০৭ ১১ : ০৮ অপরাহ্ন
ইহা একটি আড্ডা পোষ্ট । প্রিয় বর্ণমালাকে আমার কি রকম দেখতে চাই । দেশের বাহিরে এবং দেশে অবস্হানরত কিছু দেশ প্রেমিক উচ্চ শিক্ষিত তরুনের সামষ্টিক উদ্দেগ হচ্ছে আমার বর্ণমালা ব্লগ । বলা যেতে পারে সাইবার জগতে দেশ , মাটি ও মানুষের জন্য কাজ করার বাসনা নিয়েই জন্ম এই ব্লগের ।
নরসিংদী প্রতিনিধি : নরসিংদীর শিবপুরে প্রেম ঘটিত বিরোধের জের ধরে বোনের প্রেমিককে খুন করেছে প্রেমিকার ভাই । নিহত হতভাগ্য প্রেমিকের নাম আবেদুল মিয়া ( ২০ ) । সে ঢাকার তিতুমির কলেজের ছাত্র । তার বাড়ি উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের সুজাতপুর . . .
আলেকজান্ডার ভাসিলিয়েভের জন্য দেশের লোকসভা নির্বাচনে অংশ গ্রহণ বা দ্যুমার সদস্য হওয়াটা একমাত্র লক্ষ্য নয় . কিন্তু তিনি নিজের জনপ্রিয়তা প্রাথমিক ভাবে সাধারন লোকের মধ্যে আয়োজিত তথাকথিত প্রাক্ নির্বাচনী জনপ্রিয়তা নির্ণয়ের সময়ে দেখে নিতে চান . লোকসভায় যাঁরা নির্বাচনের প্রার্থী হতে চান , তাঁদের তালিকা সেপ্টেম্বর মাসের শুরুতে ঐক্যবদ্ধ রাশিয়া দলের সম্মেলনের সময়ে পেশ করা হতে চলেছে . তারই তালিকা অনুযায়ী জনতা ফ্রন্টের প্রতিনিধিরা নির্বাচনে অংশ নেবেন . সেপ্টেম্বর মাসেই ঠিক করা হয়েছে ফ্রন্টের প্রাক্ নির্বাচনী পরিকল্পনা স্থির করার .
নয়া দিল্লি , ১২ জুলাই : ডমিনিকায় অভিষেক টেস্টেই ১৯৪ বলে ১১০ রানের দারুণ এক ইনিংস খেললেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটসম্যান কির্ক এডওয়ার্ডস । ভারতের বিপক্ষে শেষ টেস্ট ড্রতে তার এ অবদান গুরুত্বপূর্ণ ছিল । . . . বিস্তারিত »
পান্ডা গ্নোবাল প্রটেকশন নাকি ওটাতো পুরাই ফালতু । আর দেশের থেকে সস্তা কি কিনবেন সবই তো কাছাকাছি দাম পড়বে । তবে দেশে নাকি কোবরা নামে একটা এন্টিভাইরাস বানিয়েছে ওটার দাম কত কে জানে ( শুনেছি ৮০০টাকা তাও এক বছরের জন্য ) ।
তবে সূত্র উল্লেখ আর কপিরাইট এক জিনিস নয় । কপিরাইট বিতর্কের বিষয় কিছু কিছু ক্ষেত্রে ।
আওয়ামী লীগকে তাদের ফ্যাসিবাদী চরিত্রের জন্য কখনই পছন্দ করি না বললে কম বলা হবে রীতিমত ঘৃণা করি । কিন্তু তুলনায় গেলে দেশদ্রোহী ভূমিকা এবং রাজাকারীর জন্য জামাতের প্রতি ঘৃণা এর চেয়ে অনেক অনেক বেশি ।
পাঠক ! সরকারের কাছে প্রত্যেক যুদ্ধাপরাধীর সব ধরনের ডকুমেন্টস স্বাক্ষী প্রমান আছে । তারপরও কেন এত টালবাহানা ? যেমন কিছুদিন আগেও রাজাকার কশাই কামরুজ্জামানের অপকর্মের সাক্ষ্য পেয়েছে তদন্তকারীরা । ২১ সেপ্টেম্বরের কালের কন্ঠে আসা এমন একটি খবর নি ¤ েœ দেয়া হল : তদন্ত দলরে কাছে সাক্ষ্য : কামারুজ্জামানরে নর্দিশেইে ক্যাম্পে চলত নর্যিাতন ব্রজিে নয়িে গুলি করে হত্যা
সাল্লাম ইবনে আবু - আল - হুগাইগ হত্যাকান্ড সাল্লাম এবং তার ভাই রাবি ( কিনানার বাবা ) দু ' জনেরই ইহুদী কবি হিসেবে সেই সময় খ্যাতি ছিল । সাল্লাম নবী এবং মুসলিম সম্প্রদায়কে কটাক্ষ করে কিছু কবিতা লিখায় তার বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারী করা হয় । কা ' ব হত্যার পরপরই বানু খাজরায গোত্রের আব্দুল্লাহ ইবনে উনাইস কিছু সঙ্গি সহ রসুলের ( সাঃ ) আদেশে এক রাতে খাইবারে গিয়ে সাল্লামকে ঘুমের মধ্যে হত্যা করে । ইসলামী যুগের শুরুর দিকের ঐতিহাসিক যারির আল তাবারির লিখায় এই ঘটনার বর্ণনা মিলে ।
লেখক বলেছেন : কয়েক ঘন্টা লেগে যেতে পারে । সব চেয়ে ভাল হয় রাতে দিয়ে ঘুমাইয়া যাওয়া ।
কবিতা আর লেখালেখি না পারাটা কোন ব্যাপার না । এরকম সহসাই হয় । আমি অনেক বড় বড় কবিদের জীবনীতে পড়েছি , তারা কবিতা লিখতে পারতেন না বলে মন খারাপ করে থাকতেন , রাতে ঘুম হতো না । আর আমরা তো ইচ্ছে হলে কবিতা লিখি । জীবন নিয়ে আমাদের বোধটাও অতটা গভীর না । আমাদের লেখা না বের হওয়াটা প্রাকৃতিক বটে !
চট্টগ্রাম , ৪ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজারের গুলজার টাওয়ারে হামলা চালিয়ে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে ছাত্রলীগের পরিচয়ধারী সন্ত্রাসীরা । আজ সোমবার সন্ধ্যায় ব্যবসায়ী সমিতি এবং দোকান মালিকের মধ্যে বিরোধের জের ধরে এ হামলার ঘটনা ঘটে । ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলে , আজ সন্ধ্যার দিকে বেশ কয়েকজন যুবক নিজেদের ছাত্রলীগ কর্মী পরিচয় দিয়ে গুলজার টাওয়ারের অক্টোপাস প্রথম দোকানটির কাচ ভাঙচুর করে । পরে ছাত্রলীগের আরো কিছু যুবক লাঠিসোটা নিয়ে শ্লোগান দিয়ে মার্কেটে প্রবেশ করে । এ সময় দ্রুত ওই মার্কেটসহ আশেপাশের দোকানপাট বন্ধ করে দেয় দোকান মালিকরা ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় , বুধবার সন্ধ্যায় সাদিউল কবির নীরবসহ ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা টিএসসিতে আসলে তাদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও ছাত্রদলের কয়েকজন জুনিয়র
৬ । ব্রাউজার , ম্যাসেঞ্জার কিংবা অন্য কোন মাধ্যমে পাসওয়ার্ড , ব্যক্তিগত তথ্য ইত্যাদি প্রদান করা ।
বেচারা রু । এতদিন ভালো ছিল , মারপিটের পালা শুরু হল এবার ।
কোন রাশেদ ? কিংবা আমি তাদের সঙ্গে মিলি কী মতে ? আমাদের শিল্প বা রাজনৈতিক বোধ কী এক ? আর আত্মরক্ষাই কি শেষ কথা ?
মা , তোমার জন্মের যারা করে ছিল বিরোধিতা তোমার জন্মটাকে যারা করেছিল বিলম্বিত আজ তারা তোমার বুকে চালায় দামী দামী গাড়ি যার চাকায় পিস্ট হয় তোমার কোমল দেহ তোমাকে জন্ম দিতে যারা দিয়ে ছিল প্রান আজ তাদের কে দেওয়া হল লাথি দিয়ে সম্মান তারা চালায় তোমার দেশ , দেখে আমার লাগে বেশ … Continue »
নীলমণি ঠাকুর ছিলেন গোঁড়া বৈষ্ণব ও ধর্মভীরু মানুষ । সে সংস্কার তাঁর পুত্র রামলোচন ঠাকুরের মনে কিছুমাত্র ছিল না । মুর্শিদাবাদ থেকে কলকাতায় রাজধানী স্থানান্তরিত হলে বহু অভিজাত সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি সেখানকার বাস উঠিয়ে চলে আসেন কলকাতায় । তাঁদের সঙ্গে সঙ্গে আসেন তাঁর পৃষ্ঠপোষতাপুষ্ট বহু গাইয়ে , বাজিয়ে , বাইজি ও বারাঙ্গণা । এঁরা আশ্রয় নেন জোড়াসাঁকোর উপকণ্ঠে চিৎপুর পাড়ায় । এইসব গাইয়ে - নাচিয়েদের একজন সমঝদার পৃষ্ঠপোষক হয়ে ওঠেন রামলোচন ।
শোবার ঘরের শেলফ থেকে একটা বই আনতে আজ সকালে গিয়েছিলুম । কতদিন দিনের বেলায় আমার শোবার ঘরে আমি ঢুকি নি । আজ দিনের আলোতে ঘরের দিকে তাকিয়ে বুকের ভিতরটা কেমন করে উঠল ! সেই আন্লাটিতে বিমলের কোঁচানো শাড়ি পাকানো রয়েছে , এক কোণে তার ছাড়া শেমিজ আর জামা ধোবার জন্য অপেক্ষা করছে । আয়নার টেবিলের উপর তার চুলের কাঁটা , মাথার তেল , চিরুনি , এসেন্সের শিশি , সেই সঙ্গে সিঁদুরের কৌটোটিও ! টেবিলের নীচে তার ছোট্ট সেই একজোড়া জরি - দেওয়া চটিজুতো - একদিন যখন বিমল কোনোমতেই জুতো পরতে চাইত না সেই সময়ে আমি ওর জন্যে আমার এক লক্ষ্মৌয়ের সহপাঠী মুলসমান বন্ধুর যোগে এই জুতো আনিয়ে দিয়েছিলুম । কেবলমাত্র শোবার ঘর থেকে আর ঐ বারান্দা পর্যন্ত এই জুতো পরে যেতে সে লজ্জায় মরে গিয়েছিল । তার পরে বিমল অনেক জুতো ক্ষয় করেছে , কিন্তু এই চটিজোড়াটি সে আদর করে রেখে দিয়েছে । আমি তাকে ঠাট্টা করে বলেছিলুম , যখন ঘুমিয়ে থাকি লুকিয়ে আমার পায়ের ধুলো নিয়ে তুমি আমার পূজো কর , আমি তোমার পায়ের ধুলো নিবারণ করে আজ আমার এই জাগ্রত দেবতার পূজো করতে এসেছি । বিমল বললে , যাও , তুমি অমন করে বলো না , তা হলে কক্খনো ও জুতো পরব না । - এই আমার চির - পরিচিত শোবার ঘর । এর একটি গন্ধ আছে যা আমার সমস্ত হৃদয় জানে , আর বোধ হয় কেউ তা পায় না । এই - সমস্ত অতি ছোটো ছোটো জিনিসের মধ্যে আমার রসপিপাসু হৃদয় তার কত যে সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম শিকড় মেলে রয়েছে তা আজ যেমন করে অনুভব করলুম তেমন আর কোনোদিন করি নি । কেবল মূল শিকড়টি কাটা পড়লেই যে প্রাণ ছুটি পায় তা তো নয় , ঐ চটিজোড়াটা পর্যন্ত তাকে টেনে ধরতে চায় । সেইজন্যই তো লক্ষ্মী ত্যাগ করলেও তাঁর ছিন্নপদ্মের পাপড়িগুলোর চারি দিকে মন এমন করে ঘুরে ঘুরে বেড়ায় । দেখতে দেখতে হঠাৎ কুলুঙ্গিটার উপর চোখ পড়ল । দেখি আমার সেই ছবি তেমনিই রয়েছে , তার সামনে অনেক দিনের শুকনো কালো ফুল পড়ে আছে । এমনতরো পূজার বিকারেও ছবির মূখে কোনো বিকার নেই । এ ঘর থেকে এই শুকিয়ে - যাওয়া কালো ফুলই আজ আমার সত্য উপহার । এরা যে এখনো এখানে আছে তার কারণ , এদের ফেলে দেওয়ারও দরকার নেই । যাই হোক , সত্যকে আমি তার এই নীরস কালো মূর্তিতেই গ্রহণ করলুম - কবে সেই কুলুঙ্গির ভিতরকার ছবিটারই মতো নির্বিকার হতে পারব ?
হামিং বার্ড বলেছেন : ৪২ বার পঠিত | ৮ টি মন্তব্য আমি পৈরা একটি জট্টিল এন্ড ঝাক্কাস মন্তব্য দিমুনে জাহাজী ভাই অয়েট ! !
পরকালের অনন্ত জীবনে কৃতকার্যতার সাথে প্রবেশের ছাড়পত্র পাওয়ার জন্য জীবনটা একটা পরীক্ষা । জ্যোতির্ময় কুরআন বলছেঃ
গিরিশচন্দ্র সেন ঢাকার পোগজ স্কুল ও ময়মনসিংহের হার্ডিঞ্জ বঙ্গ বিদ্যালয়ে নর্মাল শ্রেণী পর্যন্ত প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা করেছেন । এছাড়া দেশ - বিদেশের মুন্শী , মৌলভীর কাছে আরবী - ফার্সি - উর্দু ভাষায় শিক্ষা লাভ করেন । ১৮৫৬ সালে ব্রহ্মময়ী দেবীকে বিয়ে করেন । কয়েক বছর পর কন্যা সন্তানের মাতা হন ব্রহ্মময়ী । কন্যা সন্তানটি মারা গেলে কিছুদিন পর তিনিও মারা যান । এরপর আর সংসার জীবনে ফিরে যাননি গিরিশচন্দ্র সেন । কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষক , সংবাদদাতা , সম্পাদক ও আচার্য কেশবচন্দ্র সেনের নববিধানমন্ডলীর প্রচারক ছিলেন । গিরিশচন্দ্র সেন জন - হিতৈষণা ও নারী শিক্ষা প্রয়াসে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন । বেগম রোকেয়ার অধিকাংশ রচনাই তিনি প্রকাশ করেন । তাঁর সঙ্গে রোকেয়ার পত্রালাপসহ পিতা ও কন্যার মত সম্পর্ক ছিলো । গিরিশচন্দ্র সেন ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গকে সমর্থন করে বক্তৃতা ও পুস্তক রচনা করেছিলেন । চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে তিনি ছিলেন অনাড়ম্বর ও সহজ - সরল জীবনযাপনে বিশ্বাসী । তিনি হিন্দু ও ইসলাম ধর্মের অনুসারী উভয়ের আতিথ্য গ্রহণ করেছেন । তাঁর জীবনে নববিধান ব্রাহ্মসমাজের আচার্য ব্রাহ্মনন্দ কেশবচন্দ্র সেনের প্রেরণা ও প্রভাব ছিল অপরিসীম । কেশবচন্দ্র সেন ইসলামি শাস্ত্র চর্চায় গিরিশচন্দ্রকে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত ও উত্সাহিত করেন ।
আপনার প্রিয় ব্লগটির একটি পিডিএফ কপি পেতে চান ? হ্যাঁ , সম্পূর্ণ পোস্ট , ছবি ও মন্তব্যসহ । একেবারে অটোমেটিকভাবে এই কাজটি আপনি অনলাইনে সেরে নিতে পারেন । কোনরকম ফি দিতে হবে না , প্রকাশকের দ্বারস্থ হতে হবে না , মার্কেটিং বা ছাপাখানার ঝামেলাও পোহাতে হবে না । BlogBooker নামক একটি অনলাইন টুল দিয়ে আপনি অতি সহজে আপনার সম্পূর্ণ ব্লগটির একটি পিডিএফ ফাইল ( PDF File ) তৈরি করে নিতে পারবেন । ওপেন সোর্স প্রজেক্ট হিসেবে চালু হওয়া এই ওয়েবটুলটি খুবই জনপ্রিয় । পরিবর্তন করা পিডিএফ ফাইলে ব্লগের প্রথম থেকে আজ পর্যন্ত পোস্টগুলির টেক্সট ও ছবিগুলোসহ মন্তব্যগুলোও থেকে যাবে । এই ইবইটির ( Ebook ) প্রথম দিকের একটি পৃষ্ঠায় থাকবে সূচীপত্র । এই সূচীপত্রটি হল আপনার ব্লগের পোস্ট টাইটেলের । আর এটা হাইপারলিংকযুক্ত । ফলে সূচীপত্রের পোস্টটাইটেল লিংকে ক্লিক করেই নির্দিষ্ট পোস্টে সহজে চলে যাওয়া যাবে । আমরা এর আগে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগের পোস্টগুলোকে কিভাবে ব্লগার . কম ব্লগে নিয়ে আসা যায় , তা জেনেছিলাম । আজ এই টুলটি দিয়ে নিজেদের যে কোন প্লাটফর্মে থাকা ব্লগকে পিডিএফ ফরমেটে রূপান্তর করে ফেলবো । তাহলে আসুন জানা যাক , কিভাবে আমাদের ব্লগকে একটি মাত্র পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর করতে পারি ।
ইংরেজীতে বিজ্ঞান নিয়ে আলাদা গ্রুপ ব্লগ , কমিউনিটি ব্লগ আছে । আমাদের দেশে এখনো বিষয়ভিত্তিক ভাবে ব্লগ গড়ে উঠে নি - - কম্পিউটার প্রযুক্তি ছাড়া ।
লেখক বলেছেন : কী খবর মুন্না পড়াশুনা কেমন হস্ছে ? ? ? ?
ঢাকা , ২৭ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : গত তিনবারের চ্যাম্পিয়ন ঢাকা আবাহনী লিমিটেড চতুর্থ স্থান নিয়ে শেষ করেছে এবারের বাংলাদেশ লিগ । আজ সোমবার কমলাপুর স্টেডিয়ামে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ লিগের শেষ ম্যাচে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ১ - ০ গোলে হারায় আবাহনী । এ জয়ের ফলে ২২ ম্যাচে ১৩ জয় , ৪ পরাজয় এবং ৫টি ড্র থেকে ৪৪ পয়েন্ট অর্জন করে তারা । তবে সমান ৪৪ পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকার সুবাদে শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র তৃতীয় স্থান দখল করেছে । অপরদিকে শেষ ম্যাচের পরাজয়ের পর ২২ ম্যাচে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে ব্রাদার্স রয়েছে ৫ নম্বরে । ঢাকা মোহামেডানের সমান পয়েন্ট থাকলেও গোল ব্যবধানে পিছিয়ে থাকায় ৬ নম্বরে রয়েছে তারা । দু ' দলের খেলার প্রথমার্ধ ছিল গোলশূন্য । যদিও প্রথম থেকেই আবাহনী বেশ আক্রমণাত্মক খেলা উপহার দেয় । কিন্তু স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায় গোল করতে পারেনি তারা । ১০ মিনিটের মাথায় একটি সূবর্ণ সুযোগ হারায় আবাহনী । ডানপ্রান্ত থেকে অরূপ কুমারের ক্রস থেকে শাখাওয়াত হোসেন রনি গোলমুখের ৬ গজ দূর থেকে দূর্দান্ত এক হেড করেন । কিন্তু তা সাইড বারে লেগে প্রতিহত হলে বেঁচে যায় ব্রাদার্স । এরপরও বেশ কয়েকটি আক্রমণে ব্রাদার্সকে কোণঠাসা করে রাখে আবাহনী । তবে স্ট্রাইকারদের ব্যর্থতায় কোনো গোলের দেখা পায়নি তারা । শেষ পর্যন্ত গোলশূন্য ভাবেই শেষ হয় প্রথমার্ধ । দ্বিতীয়ার্ধেও বেশ কয়েকটি সুযোগ হারায় আবাহনী । তারা ৬৭ মিনিটের মাথায় গোল করার সবচেয়ে সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে । কিন্তু পেনাল্টি বঙ্রে বাম কোণা থেকে নেয়া টুয়াম ফ্র্যাঙ্কের শট দুর্দান্ত দক্ষতায় ঠেকিয়ে দেন ব্রাদার্স গোল রক্ষক সবুজ দাস । তবে আকাশি - নীল শিবিরে আনন্দের উপলক্ষ এনে দেন ঘানার স্ট্রাইকার আইয়ুডু ইব্রাহিম । ৮২ মিনিটে মিডফিল্ডার ইউসুফ আমিনুরের পাস থেকে বল পেয়ে ব্রাদার্সের বিপদসীমায় বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ইব্রাহিম । পরবর্তীতে ডি - বঙ্রে সামান্য ভেতর থেকে ডান পায়ের জোরালো শটে বল জালে জড়িয়ে দেন তিনি । বাকি সময় আর কোনো দলই আক্রমণে তেমন উৎসাহ না দেখানোয় জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে আবাহনী । আজকের এ ম্যাচ দিয়ে গ্রামীণফোন বাংলাদেশ লিগের পর্দা নামলো । ২২ ম্যাচে ৫১ পয়েন্ট নিয়ে প্রথমবার এ আসরে অংশ নেয়া শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে । আর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্র মাত্র ১ পয়েন্ট পিছিয়ে থেকে হয় রানার্স - আপ । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমআর / এম / সস / ২০ . ৫০ ঘ . )
হুমায়ুন ফরিদীর পছন্দের পুরোটাই রবীন্দ্রনাথকে ঘিরে । তার যে কোনো লেখাই ফরিদীকে মুগ্ধ করে । তরুণ পরিচালক অনিমেষ আইচ ভালোবাসেন আল মাহমুদের কবিতা , ছোটগল্পগুলো । এছাড়া সৈয়দ শামসুল হক , মশিউল আলমও রয়েছেন অনিমেষের পছন্দের তালিকায় আছে একেবারে উপরের দিকে । হুমায়ুন আহমেদের ' জোছনা ও জননীর গল্প ' , শহীদুল জহিরের ' সে রাতে পূর্ণিমা ছিল ' শাহাদুজ্জামানের ' কয়েকটি বিহ্বল গল্প ' , মাহামুদুল হকের ' কালো বরফ ' তার পড়া প্রিয় বই ।
লেখাটা ভালো হয়েছে । অন্ততঃ এরকম করে লিখলে যদি একটা মানুষেরও কোন বোধদয়ে সাহায্য করতে পারিস - সেটা তো তোর অনেক বড় প্রাপ্তি হতে পারে … … তাইনা ?
স্বাধীনতার পর ওই বাড়ি থেকে পার্টি - ডেন উঠে যায় , যেখানে একসময় আবদুর রব সেরনিয়াবাত কয়েক বছর সপরিবারে বসবাস করেছেন ; পার্টি তখন আন্ডারগ্রাউন্ডে । হিরণদা সম্ভবত পার্টি ছেড়ে দেন । হতে পারে ষাটের দশকে কমিউনিস্ট পার্টি রুশ ও চীন পন্থায় বিভাজিত হওয়া থেকেই শুরু । আমি ১৯৭৪ সালে প্রগতি প্রকাশনে অনুবাদের কাজ নিয়ে মস্কোয় চলে যাই । দু - তিন বছর পরপর দেশে বেড়াতে এলে গোটা ছুটির বেশির ভাগ কাটত বরিশালে । হিরণদা ও রানীদির সঙ্গে দীর্ঘ আড্ডা চললেও তাঁরা একবারও জিজ্ঞেস করতেন না - রাশিয়া কেমন দেশ , ওখানকার জীবনযাত্রা কেমন । চাইলে তাঁরা ওই স্বপ্নের দেশে চিকিৎসা ও ভ্রমণের সুযোগ নিতে পারতেন ।
আজ আমার ক্লাস ছিল না । দুপুরে গেছিলাম ইনসিওরেন্সের প্রিমিয়াম জমা দিতে , চৌরঙ্গি রোডে । সেখান থেকে বেরিয়ে রাস্তার উপরেই একটা চায়ের দোকানের সামনে দাঁড়ালাম । কয়েকটি বছর ত্রিশ পঁয়ত্রিশের ছেলে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিল , পরিকল্পনা করছিল একটি পিকনিকের । এবং অনবরত মুখ খারাপ করছিল । ছেলেগুলির পোষাক আশাক বেশ মহার্ঘ , এবং কথা থেকে যা বুঝছিলাম , ওই সামনাসামনি অফিসগুলোয় কাজ করে , কোনও গাড়ির সেলসে যতদূর সম্ভব । ওখানে একটা বেজায় বড় গাড়ির সেলস সেন্টার আছেও , ঠিক রেমন্ডস - এর আগে , এক্সাইডের মোড় থেকে এগোতে । ছেলেগুলি সকলেই বাঙালি । এবং ইংরিজি উচ্চারণও মোটেই শিক্ষিত কিছু নয় , অত্যন্ত গড় , অথচ ইংরিজি শব্দ বলছিল বড়ই বেশি । সে তো অবশ্য বলেই আজকাল । এবং পিকনিকের পরিকল্পনার সূত্রে শুধুই নানা খাবার , আরও খাবার , আরও আরও তৈলাক্ত এবং তৈলাক্ততর খাবার , এগুলোই যেন উচ্চারণের মাধ্যমে অনুভব করে চলছিল ছেলেগুলো । অথচ প্রত্যেকেরই গোটা সম্মুখভাগ জুড়ে এক একটি বেশ নধর আকারের ভুঁড়ি ।
মুহাম্মদ নঈমুদ্দিন , ১ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : অবশেষে শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ ( আইসিবি ) এবং পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার ( এসইসি ) শীর্ষ কর্তাদের দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন ( দুদক ) । অর্থ মন্ত্রণালয়ের চিঠি এবং প্রকাশিত তদন্ত রিপোর্টের সূত্র ধরে কমিশন গত ৩১ মে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় । এজন্য কমিশনের সহকারী পরিচালক এস এম আখতার হামিদ ভুইয়াঁর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়েছে । কমিটির অপর সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক মাহবুবুল আলম ও উপ সহকারী পরিচালক মজিবুর রহমান । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক টিমের এক সদস্য জানান , শেয়ার কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আমরা অনুসন্ধান কাজ শুরু করেছি । তাদের ব্যাপারে খোঁজ - খবর নেয়া হচ্ছে । বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চিঠি দেয়া হবে । তদন্তের স্বার্থে এর বেশি কিছু বলতে তিনি রাজি হননি । কমিশনের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান জানান , অর্থ মন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী শেয়ার কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান আইসিবি - এসইসি ' র শীর্ষকর্তাদের দুর্নীতি অনুসন্ধান করা হচ্ছে । কমিশন ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে । তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার , অনিয়ম - দুর্নীতি খতিয়ে দেখা হবে । দুর্নীতির মাধ্যমে নিজেরা লাভবান হয়েছেন কিংবা অন্যদের লাভবান করেছেন এ বিষয়টিও নিবিড়ভাবে দেখা হবে । অভিযোগ প্রমাণিত হলে জড়িতদের বিরুদ্ধে দুদক মামলা করবে বলেও তিনি জানান । কমিশন সূত্র জানায় , দুদকের অনুসন্ধানকারী টিম প্রথমদফায় আইসিবি ' র সাবেক কর্মকর্তা বর্তমান হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের উপ - ব্যবস্থাপক কফিল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী , এসইসি ' র নির্বাহি পরিচালক আনোয়ারুল কবির ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে । অনিয়ম - দুর্নীতির তথ্য সংগ্রহের পাশাপাশি তাদের আয় - ব্যয় এবং স্থাবর - অস্থাবর সম্পদের হিসাব নিবে দুদক । এই দুই শীর্ষকর্তা ছাড়াও এসইসি ' র বর্তমান চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খন্দকার , নির্বাহি পরিচালক ফরহাদ আহমেদ , তারিক উজ জামান এবং সদ্য পদত্যাগ করা সদস্য মনসুর আলম এবং আইসিবি ' র অন্যান্য কর্মকর্তাদের অনিয়মও খতিয়ে দেখবে । এদের সকলের বিরুদ্ধে কোম্পানির মূলধন বৃদ্ধি করে প্লেসমেন্ট ব্যবসায় সহায়তাপূর্বক বাজার কারসাজি এবং স্ত্রী - পুত্রের নামে শেয়ার কিনে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে । এছাড়াও বাজার কারসাজির সঙ্গে বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারী জড়িত থাকার অভিযোগ পেয়েছে দুদক । তাদের বিরুদ্ধেও কমিশন অনুসন্ধান করবে বলে জানা গেছে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমএন / এসসি / ২২ . ০০ঘ . )
আমার মন বলেছেন : সার্থপর বন্ধুকে ত্যাগ করা উচিত । লোভ মানুষকে ধ্বংস করে দেয় । তাই এমন বন্ধুর সাথে চলার ক্ষেত্রে বুদ্ধির পরিচয় দিতে না পারলে ধরা ! ধন্যবাদ মিয়া ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ।
Previous : কিউবি ময়না তদন্ত Next : বাংলালায়নে ফোনে একদিন
লেখক বলেছেন : আপনাদের ছাদবাগানটা সুন্দর । এটা যিনি গড়ে তুলেছেন , তাকে আমার শুভেচ্ছা জানাবেন ।
তিনি বলেন , " সরকার এখন নির্যাতন নিপীড়নের পথ বেছে নিয়েছে । হরতালে পুলিশি নির্যাতনের শিকার বিরোধীদলীয় চিফ হুইপকে ডাক্তাররা বিদেশে চিকিৎসা দেয়ার পরামর্শ দিয়েছে । এজন্য স্পিকার অনুমতিও দিয়েছেন । কিন্তু পুলিশের করা মামলায় আগাম জামিন নেয়ার জন্য কোর্টে হাজির করার জন্য তাকে এ্যাম্বুলেন্সে তোলার পর পুলিশ তাকে কোর্টে যেতে দেয়নি । "
বাসগৃহ ও কর্মস্থল ছাড়াও কিছু কিছু জায়গা আছে যেগুলোতে বাতাস নবায়ন করা অত্যন্ত জরুরী । প্রাকৃতিক উপায়ের সম্ভব হউক বা না - হউক এসব জায়গায় এগজস্ট ফ্যান ব্যবহার করতে হবে । তাই আপনার আশেপাশে এমন স্থানগুলো একটু খেয়াল করে দেখুন ঠিক আছে কি না . . . .
পোস্ট করা হয়েছে : সোম নভেম্বর ০১ , ২০১০ ১২ : ৩০ পূর্বাহ্ন
নিজেই যেকোন সফটওয়্যার কে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করুন অনেক সময় আমরা কোথাও যেয়ে এবং অন্য পিসিতে কাজ করার প্রয়োজন পরে সেখানে তাদের সিস্টেমের আপনার প্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল না থাকায় কাজ করা সম্ভব না . । এখানে . . .
আবু ছাইম , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনের বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু নিয়ে আবারো অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে । এসইসি অনুমোদিত ১৭৫ কোটি টাকার বন্ড বিক্রি করতে না পারায় প্রয়োজনীয় মূলধনের অভাবে উৎপাদনে যেতে পারছে না বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি । চলতি বছর ২৩ এপ্রিল প্রতিষ্ঠান উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল । কিন্তু প্রয়োজনীয় মূলধন না পাওয়ায় নির্ধারিত সময়ের পরও উৎপাদনে যেতে পারেনি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি । ২০১০ সালের ২৭ জুলাই সরকারের কাছ থেকে ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ পায় প্রতিষ্ঠানটি । ১৬ সেপ্টেম্বর রাজশাহীর কাঁটাখালিতে প্রায় সাড়ে ৩শ কোটি টাকা ব্যয় ধরে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ কাজ শুরু করে । নির্ধারিত সময়ে উৎপাদনে যেতে না পারায় প্রতিষ্ঠানটিকে দৈনিক সাড়ে ১৭ লাখ টাকা জরিমানা গুণতে হচ্ছে । ইতিমধ্যে প্রায় ১৩ কোটি টাকা জরিমানা গুণতে হয়েছে কোম্পানিটিকে । মূলধন সংগ্রহের জন্য কোম্পানির পক্ষ থেকে আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২১ এপ্রিল শর্ত সাপেক্ষে নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনের মূলধন বৃদ্ধির জন্য ১৭৫ কোটি টাকা বন্ড বিক্রির অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ( এসইসি ) । বন্ড বিক্রির সময় বেঁধে দেয়া হয় ১৯ জুলাই পর্যন্ত । কিন্তু অনুমোদন পেয়েও নির্ধারিত সময়ে এক - চতুর্থাংশ বন্ডও বিক্রি করতে পারেনি কোম্পানিটি । কোম্পানিটি উচ্চ সুদে বন্ড আকারে ১৭৫ কোটি টাকা বিক্রির প্রস্তাব দিলেও ৮০ দিনে বিক্রি করতে পেরেছে মাত্র ৪০ কোটি টাকার বন্ড । প্রভাব খাটিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এ বন্ড বিক্রি করা হয়েছে বলে জানা গেছে । এ পর্যন্ত তিনটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৯৫ কোটি টাকার বন্ড কেনার নিশ্চয়তা পেয়েছে নর্দার্ন পাওয়ার । সরকারি প্রতিষ্ঠান তিনটি হচ্ছে - ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ ( আইসিবি ) , অগ্রণী ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংক । অগ্রণী ব্যাংক ৫০ কোটি টাকার বন্ড কেনার প্রতিশ্রুতি দিলেও দিয়েছে মাত্র ২০ কোটি টাকা । আইসিবি নিজে ২০ কোটি টাকার বন্ড কিনেছে । সোনালী ব্যাংক ২৫ কোটি টাকার বন্ড কেনার কথা দিলেও এখন পর্যন্ত কোনো অর্থ ছাড় করেনি । বন্ড বিক্রি থেকে প্রয়োজনীয় ১৭৫ কোটি টাকা না পাওয়ায় প্রকল্পের কাজ বিলম্বিত হচ্ছে । এদিকে ১৯ জুলাই ' র মধ্যে সব বন্ড বিক্রি করতে পারবে না এমন আশঙ্কায় ইতিমধ্যেই এসইসির কাছে আরো ৩ মাস সময় বাড়ানোর জন্য আবেদন জানিয়েছে নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশন । বন্ড বিক্রি না হওয়ার কারণ হিসেবে জানা যায় , কোম্পানির ঋণের ঝুঁকি গড় অবস্থানের চাইতে অনেক বেশি হওয়ায় লোভনীয় উচ্চ সুদের প্রস্তাব থাকার পরও সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনের বন্ড কিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না । ব্যক্তির পরিবর্তে শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠানের কাছে শেয়ারে রূপান্তরযোগ্য বন্ড প্লেসমেন্ট আকারে বিক্রির শর্তে এসইসি ১৯ জুলাই পর্যন্ত বন্ড বিক্রির সময় বেঁধে দেয় । ব্যাংকগুলোতে সুদের হার ১৩ - ১৪ শতাংশ হলেও বন্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বার্ষিক সুদের হার ধরা হয়েছে ১৮ শতাংশ । উচ্চ সুদ দেখিয়ে নর্দার্ন পাওয়ারের ইস্যু ম্যানেজার আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংক , আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বীমা কোম্পানিগুলোকে বন্ড কেনার প্রস্তাব পাঠায় । কিন্তু বার্ষিক ১৮ শতাংশ উচ্চ হারে সুদের নিশ্চয়তার পরও এ বন্ড কিনতে প্রতিষ্ঠানগুলো সাড়া দিচ্ছে না । কারণ , ক্রেডিট রেটিং রিপোর্ট অনুযায়ী , কোম্পানিটি ঋণের ঝুঁকি গড় অবস্থানের চাইতে অনেক বেশি । ব্যাংকিং খাতে ১৩ - ১৪ শতাংশ হার সুদে ঋণ পাওয়ার সুযোগ থাকলেও কী উদ্দেশ্যে কোম্পানিটি ১৮ শতাংশ সুদে বন্ড ইস্যু করছে তা অনেকের কাছেই বোধগম্য নয় । উল্লেখ্য , ২০০৯ সালের ১২ অক্টেবার প্রতিষ্ঠিত নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশন লিমিটেডের বর্তমানে অধিকাংশ শেয়ারের মালিক শিল্প ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রভাবশালী দুই ব্যক্তি সালমান এফ রহমানের প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো টেক্সটাইল ও আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এনামুল হকের প্রতিষ্ঠান এনা প্রপার্টিজ । চলতি বছর ২৭ ফেব্রুয়ারি রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানি ( আরজেএসসি ) থেকে প্রাপ্ত রিটার্ন অব এলটমেন্ট থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় , এসইসি দুই শেয়ারহোল্ডারের কাছ থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দিলেও কোম্পানির বর্তমান শেয়ারহোল্ডার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে আটে । বর্তমানে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে রয়েছেন - ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক ( ৪৯ . ৮৭ % ) , বেক্সটেক্স লিমিটেড ( ৪৯ . ৯৭ % ) , তহুরা হক ( ০ . ১১ % ) , মোসলেহউদ্দীন ( ০ . ০১ % ) , মমিনুল ইসলাম ( ০ . ০১ % ) , নিউ ইংল্যান্ড ইক্যুয়িটি লিমিটেড ( ০ . ০১ % ) , শোর ক্যাপিটাল হোল্ডিংস লিমিটেড ( ০ . ০১ % ) এবং ক্রিসেন্ট লিমিটেড ( ০ . ০১ % । এসইসির শর্ত অনুযায়ী , নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনের রূপান্তরিত বন্ড হাতবদল করতে হলে এসইসির অনুমোদন লাগবে । বার্ষিক ১৮ শতাংশ সুদে ৬ মাসের অবকাশকালসহ ( গ্রেস পিরিয়ড ) বন্ডের মেয়াদ ধরা হয়েছে ৪ বছর ৬ মাস । অবকাশকাল শেষে তিন মাস অন্তর বন্ডধারীদের নির্ধারিত হারে সুদ পরিশোধ করা হবে । প্রতি এক বছর অন্তর মূল বিনিয়োগের ২৫ শতাংশ করে পরিশোধ করা হবে । এর মধ্যে মূল বিনিয়োগের অর্ধেক নগদ অর্থে এবং বাকি অর্ধেক কোম্পানির শেয়ার প্রদানের মাধ্যমে পরিশোধিত হবে । নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত না হলে শেয়ারের পরিবর্তে নগদ অর্থে গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধ করতে হবে । জানা গেছে , ২০০৯ সালের ১২ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশন লিমিটেডের প্রাথমিক উদ্যোক্তা ছিলেন রাজশাহী থেকে নির্বাচিত সরকার দলীয় সাংসদ ইঞ্জিনিয়ার মো . এনামুল হক । কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ছিল ৫০ লাখ টাকা । এর মধ্যে ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের নামে ৪০ লাখ এবং তার স্ত্রী তহুরা হকের নামে ১০ লাখ টাকার শেয়ার ছিল । সালমান এফ রহমানের প্রতিষ্ঠান বেক্সটেক্স লিমিটেডের কাছে ৫০ লাখ টাকার শেয়ার ইস্যু করে কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয় । মাত্র ৪ মাসের মধ্যে ১ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনকে ৯০ কোটি টাকা মূলধন বৃদ্ধির অনুমোদন দেয় এসইসি । গত ডিসেম্বরে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে মূলধন ৯০ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৯১ কোটি টাকা করার আবেদন করা হয় । ২৭ ডিসেম্বর এসইসি ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের নামে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ৪ কোটি ৫০ লাখ ৩০ হাজার শেয়ার ইস্যু করে ৪৫ কোটি ৩ লাখ টাকা এবং বেক্সটেক্স লিমিটেডের নামে ৪ কোটি ৪৯ লাখ ৭০ হাজার শেয়ার ইস্যু করে ৪৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দেয় । এর চার মাস না যেতেই ২১ এপ্রিল আবার ১৭৫ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহের অনুমতি পায় কোম্পানিটি । কিন্তু অনুমোদন পেলেও এখন পর্যন্ত কোম্পানিটি তার অনুমোদিত মূলধন সংগ্রহের লক্ষ্যে বন্ড বিক্রি শেষ করতে না পারায় অনিশ্চয়তায় রয়ে গেছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ভবিষ্যৎ । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এএস / এআই / এসসি / ১৭ . ৫৪ঘ . )
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ প্রবাহের তত্ত্ব প্রতিষ্ঠায় তাঁদের নিরলস অবদানের জন্য ।
কয়েকদিন পূর্বে শুনলাম শাহরুখ খান এই রোলের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন
বছরজুড়ে ' গল্প কবিতা ' য় যে সব লেখা প্রকাশিত হবে সেগুলোর মধ্য থেকে নির্বাচিত লেখাগুলো নিয়ে আগামী একুশে বই মেলায় ( ২০১২ ) অন্যপ্রকাশ থেকে প্রকাশীত হবে গল্প - কবিতা ' র সংকলন ।
ডিজিটাল সরকারের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির যথাযথ প্রশিক্ষন ও রক্ষনাবেক্ষণ এর উদ্যোগ নেয়া উচিৎ । কৃষি থেকেই ডিজিটাল সংস্কৃতির ছোয়ায় রাঙিয়ে দিতে হবে ।
- ২য় পর্বে দাবি করা হয়েছে অস্তন্যপায়ী প্রাণী থেকে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে ধাপে ধাপে স্তন্যপায়ী প্রাণী বিবর্তিত হওয়ার পক্ষে কোন প্রমাণ নাই এবং বাস্তবেও এই ধরণের বিবর্তন সম্ভব নয় । [ বিস্তারিত দেখুন ]
এনার্জি ড্রিংকসের নামে সর্বনাশা মাদক সেবন করে যাচ্ছে শিশু - কিশোর ও তরুণ - তরুণীরা 08 জুন 2011
রাজ্যজুড়ে কত ঘর বাঙালি আছেন তার হিসাবও একজন বাঙালির কাছে আছে , যদিও কখনো হয়তো তাদের একত্রিত হওয়া হয় না । বিশাল আয়তনের এ অঙ্গরাজ্যটি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম রেড স্টেট । রিপাবলিকানরা বরাবর এ স্টেটের ক্ষমতায় থাকেন । হোয়াইট কলার স্টেটও বলা হয় ওকলাহোমাকে । আয়তনের দিক থেকে এটি যুক্তরাষ্ট্রের ২০তম বড় এস্টেট । আর জনসংখ্যার দিক থেকে এর অবস্থান ২৮ - এ । আয়তন আনুমানিক ৬৮ হাজার ৬৬৭ বর্গমাইল । ( জি , বর্গমাইল । যুক্তরাষ্ট্রে ডেসিমেল পদ্ধতি অচল ।
লেখক বলেছেন : তারায় তারায় খচিত হোক আপনার জীবন । শুভকামনা ।
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ভাস্কর্য নির্মাণে নিরীক্ষার প্রতি আগ্রহী ভাস্কর দীপক রঞ্জন সরকার । নিরীক্ষার মাধ্যমে নিজস্ব শৈলী নির্মাণের প্রচেষ্টা তার ভাস্কর্যে পরিলক্ষিত হয় । মানব সমাজের নানা অসঙ্গতি ও মানুষের সার্বিক অবস্থানকে শিল্পকর্মের মাধ্যমে প্রকাশে আগ্রহী এই ভাস্কর । চিরাচরিত শিল্পধারা ভেঙে নতুন আঙ্গিকে ভাস্কর্যের রূপ নির্মাণে সচেষ্ট দীপংকর । সোমবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে শুরু হলো এই ভাস্করের দ্বিতীয় একক প্রদর্শনী ' নিরীক্ষার উপস্থাপন ' । চারুকলার জয়নুল গ্যালারি ২ - এ অনুষ্ঠিত প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য আর এ এম ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী । এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাবি উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক । বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পী হামিদুজ্জামান খান । অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাবি চারুকলা অনুষদের ভাস্কর্য বিভাগের চেয়ারম্যান শিল্পী এনামুল হক । অসংখ্য মানুষের অবয়ব নিয়ে নির্মিত একটি ভাস্কর্য । শিরোনাম আমাদের সমস্যা । কাঠখোদাইয়ের মাধ্যমে গড়া এ ভাস্কর্যে মূলত মানুষের চারপাশের অসংখ্য সমস্যা , নিরাপত্তাহীনতা ও ঝুঁকির কথা তুলে ধরেছেন ভাস্কর । বেদনার্ত অভিব্যক্তি শিরোনামের ভাস্কর্যে দীপক যেন যন্ত্রসভ্যতার এই যুগে মানব সমাজের অসহায়ত্বকে পরিষ্ফুটিত করেছেন । এছাড়াও উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্যের মধ্যে রয়েছে ' সমস্যার কবলে জীবন ' , ' মোড়গ লড়াই ' , বেদনার্ত মুখ , সন্ন্যাসীর মস্তক , ' মাছের খেলা ' ইত্যাদি । এ ধরনের ৪০টির বেশি ভাস্কর্য নিয়ে সাজানো হয়েছে এ প্রদর্শনী । এসব ভাস্কর্য নির্মাণে শিল্পী কাঠ , ফাইবার গ্লাস , কংক্রিট , মেটাল ও প্রকৃতির নানা অনুষঙ্গের আশ্রয় নিয়েছেন । প্রদর্শনী আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমএইচ / এএএ / ০২ . ৩৬ঘ . )
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে , ছবিতে সাইফের বিপরীতে নায়িকা চরিত্রে কে অভিনয় করবে তা চূড়ান্ত না হলেও ক্যাটরিনার অভিনয়ের সম্ভাবনাই বেশি । অবশ্য সাইফের সঙ্গে প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার জুটি বাঁধার সম্ভাবনাও রয়েছে ।
দারুন লাগল জানতে পেরে ! এই সিরিজের মূল সার্থকতা হয়ত এখানেই ! তাই অন্য অনেক জায়গায় বানান তাকায়েও দেখি না , কিন্তু এখানে চোখে লাগল ! এই সিরিজটা অভাবনীয় একটা সূচনা ! একদিন হয়ত এই সিরিজের জন্য প্রজন্ম ফোরাম গর্ব করবে !
যোগ্য প্রার্থী খুজে না পেয়ে এখানে বিএনপি থেকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে হোমনা ডিগ্রি কলেজের সাবেক ভি পি সাইফুল ইসলাম রাজাকে । তিনি হোমনা উপজেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ।
উপরের প্রক্রিয়ায় আপনি পিসি রিবুট করলে আবার ড্রাউভটি মাউন্ট করতে হবে । তাই আপনি যদি স্থায়ীভাবে এটি করতে চান সেক্ষেত্রে / etc এর অধীনে fstab ফাইলটি এডিট করতে হবে । উপরের ধাপগুলো করার পর নিচের কমান্ডগুলো দিন ।
লাল রঙের তোমার সে মুখ কুয়াশার মাঝে বড় আবছা ঠেকে ছুটে যাওয়া হয় না আর , হাওয়া ছুটে আসে তবু অজানা সেসব খবর নিয়ে মোচড়দেয়া কুয়াশা পুর্নিমায় ।
দুই দেশই মনে করে , এশিয়ার নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য দুই দেশই ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে । বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে তাদের অভিন্ন মতবাদ এবং দৃষ্টিভঙ্গি এখানে তারা প্রকাশ করেন । তারা এটিও উল্লেখ করে , সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে তারা একে অন্যকে সহযোগিতার জন্য অগ্রণী ভূমিকা রাখতে চায় । তবে লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে , ভারতে সংঘটিত সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের উৎস হিসেবে এর কোনো উল্লেখ এখানে যৌথ ইশতেহারে করা হয়নি । ভারত বরাবর দাবি করে আসছে , ভারতে সংঘটিত এ সব কর্মকান্ড তাদের সীমান্তের বাইরে থেকে পরিচালনা করা হচ্ছে । এই সংলাপে এ ধরনের কোনো দৃষ্টিভঙ্গি যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্যে পাওয়া যায়নি । আফগানিস্তানের নিরাপত্তার বিষয়টি এ আলোচনায় স্থান পায় । উভয় পক্ষ এটিও উল্লেখ করে , আফগানিস্তানের শান্তি ও স্থিতিশীলতা এ অঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে গেছে । ভারত আফগানিস্তানে বড় ধরনের উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করেছে বলে সব সময় দাবি করে আসছে । তবে এর পরিপ্রেক্ষিতে যুক্ত ইশতেহারে ভারতের জন্য কোনো বিশেষ ভূমিকা রাখার কথা উল্লেখ করা হয়নি । বরং ইদানীংকালে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক নেতৃবৃন্দের কাছ থেকে বিশেষ করে তাদের আফগানিস্তানের যৌথবাহিনীর কমান্ডার জেনারেল ম্যাকক্রিস্টালের উক্তি থেকে ভিন্ন মতবাদ প্রকাশ পায় । তিনি বলেছেন , আফগানিস্তানের ক্ষেত্রে ভারতের কোনো সম্প্রসারিত ভূমিকা আফগানিস্তানের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য সহায়ক হবে না । স্বাভাবিকভাবেই ভারতীয় বিশ্লেষক এবং নীতিনির্ধারকদের কাছে এ ধরনের উক্তি সুখকর হয়নি । বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আফগানিস্তান থেকে ভবিষ্যৎ প্রস্থানের পরে এ অঞ্চলের নিরাপত্তা কাঠামোর ওপর যে প্রভাব ফেলবে সে বিষয়ে এখন থেকেই ভারত তীক্ষ্ণদৃষ্টি রাখতে চায় ।
কবিতা লেখার জন্য যে - মগ্নতা ও তৎপরতা দরকার , তার সঙ্গে রূপকার্থে সঙ্গমের অনুষঙ্গ তুলনা করেছেন কবি । আর এই কাব্যসাধনা যার জন্য উৎসর্গিত , সেই দয়িতাই অনুপস্থিত । কবিতায় বিরহবোধ অত্যন্ত সহজলভ্য ও প্রাচীনতম , কিন্তু ঠিক এই ভঙ্গিতেই কি বিরহের কবিতা লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ বা জীবনানন্দ বা বিনয় মজুমদার ? জগজ্জীবন সম্পর্কেও বা এখানে আছে কোনো প্রশ্নের আলোড়ন ? স্বরপার্থক্যগুণেই একটি কবিতা বিশিষ্টতা অর্জন করতে পারে ; শুধু আধুনিক - উত্তরাধুনিক মতবাদে সিদ্ধ কিংবা দুর্বোধ্যগম্ভীর হলেই কবিতা ভালো আর না হলে মন্দ - এমন বিবেচনা , শামসুর রাহমান - কথিত ' পল্লবগ্রাহিতারই নামান্তর ' , বলা যায় । বিচিত্র ঢঙের ও রসের কবিতা আস্বাদনের জন্য চাই বোধের বিকেন্দ্রীকরণ ।
লেখক বলেছেন : চমৎকার লাগলো কবিতাটি , যেন গল্পের একাংশ জুড়ে কবিতাটি , অনেক ভাল লাগা ছুঁয়ে গেল কবিতাটি পড়ে , অনেক অনেক ভাল থাকুন এই কামনা করি ।
যাই হোক অপেক্ষা করতেই হবে ২৯ তারিখ রাত পর্যন্ত ।
প্রথম বার প্রবর্তিত হলেও ২৯৯টি আসনে মোট সংখ্যা ৩ লাখ ৮৩ হাজার ৬২৫টি ' না ' ভোট পড়েছে । শতকরা হিসেবে এই হার প্রদত্ত ভোটের দশমিক ৪৬ শতাংশ । এরা সবার প্রতি অনাস্থা জানিয়েছে ।
সায়েন্স ফিকশনধর্মী ছবি ' রা . ওয়ান ' মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল এ জুনে । কিন্তু ছবির শ্যুটিং শেষ হয়েছে কিছুদিন হলো । এখন চলছে এডিটিং ও পোস্ট - প্রোডাকশনের কাজ ৷ তাই শেষ পর্যন্ত ছবি মুক্তি দেয়া হবে অক্টোবরে । খবরটি জানিয়েছেন শাহরুখ নিজের ব্লগে । এদিকে দিওয়ালিতে শুধুমাত্র ' রা . ওয়ান ' ই মুক্তি পাচ্ছে ।
বিএনপি ' র মিছিলে লাঠি চার্জ ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ , চিফ হুইপসহ ৩০ আহত ॥ ঢাকা ব্যুরো থেকে ॥ রাজধানী নয়াপল্টনে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের বেধড়ক লাঠিপেটা ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে । এ ঘটনায় বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক , যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও কর্তব্যরত ৩ সাংবাদিকসহ ৩০ জন আহত হয়েছেন । গতকাল সোমবার বিকেল ৬টায় এ ঘটনা ঘটে বিএনপির নয়া পলন্টনস্থ বিএনপির অফিসের সামনে । পুলিশ এ সময় ১০ রাউন্ড কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে । আহত বিরোধী দলীয় চিফ হুইপকে পরে ইউনাইটেড হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে । এ ঘটনার পর ঐ এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে । মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ । এদিকে সন্ধ্যায় বিএনপি মহাসচিব প্রেস ব্রিফিংয়ে দাবি করেছেন , পুলিশি হামলায় দলের শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছে । তিনি এ হামলার তীব্র নিন্দা জানান । তারেক রহমানসহ দলীয় নেতাদের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলার চার্জশিটে নাম ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে মহানগর বিএনপি সমাবেশ শেষে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে সিটি ব্যাংকের সামনে এলে পুলিশ হঠাৎ পেছন থেকে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে । এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় । পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে । এসময় ঐ এলাকার দোকান পাট ও অফিস বন্ধ হয়ে যায় । পথচারিরা দিক - বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন । এ সময় আমাদের সময়ের স্টাফ রিপোর্টার মামুন , যুগান্তরের হাবিবুর রহমান , নয়া দিগন্তের মইন উদ্দিন আহত হন । এ বিষয়ে পল্টন মডেল থানার ওসি মোঃ সহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন , বিক্ষোভ সমাবেশের অনুমতি ছিল কিন্তু মিছিলের অনুমতি ছিল না । নগরবাসীর দুর্ভোগ যেন না হয় , সেজন্য এ মিছিল না করার অনুরোধ করা হয় । কিন্তু বিএনপি অনুরোধ উপেক্ষা করে মিছিল বের করে । এতে রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে । যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় । পরে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে মিছিল ছত্রভঙ্গ করে দেয়া হয়েছে । গতকাল পল্টনে বিএনপি ' র শান্তিপূর্ণ মিছিলে বোমা হামলা ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে চার্জশিট প্রদানের প্রতিবাদে গতকাল সোমবার সারাদেশে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে দলটি ।
এই যে লাইনটি বলেছেন । আপনাকে মূল্যায়নের জন্য এটুকুই প্রনিধানযোগ্য । ভাল থাকবেন ।
সে সময় মদিনা মসজিদের প্রবেশের জন্য ৩টি দরজা ছিল । প্রধান প্রবেশ পথটি ছিল দক্ষিণ দিকে । এটি দিয়ে মুসল্লিরা মসজিদে প্রবেশ করত এবং বের হত । পশ্চিম দেয়ালে ছিল মসজিদের দ্বিতীয় প্রবেশ পথ । এটি বাবে রহমত নামে পরিচিত তৃতীয় প্রবেশ পথটি পূর্ব দেয়ালে ছিল । মহানবী হযরত মুহাম্মদ ( স . ) এটি দিয়ে মসজিদে প্রবেশ করতেন । এজন্য এটির নাম হয় বাব উন নবী । ঐতিহাসিক উইনসিংকের মতে , মদিনা মসজিদের দরজা প্রস্তর নির্মিত ছিল । বর্তমানে মদিনা মসজিদ আগের চেয়ে অনেক সম্প্রসারিত ও নতুন ডিজাইনের । প্রাচীন মদিনা মসজিদের পার্শ্বেই ছিল মহানবী হযরত মুহাম্মদ ( স . ) এর বাসগৃহ । মক্কা হতে মদিনায় হিজরতের সময় ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে হিজরতকারীদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ ও মুসলমানদের নামাজের সুব্যবস্থার নিমিত্তে জমি ক্রয় করা হয় । যার বৃহদাংশে মসজিদ ও অল্পাংশে হুজুরা নির্মিত হয় । ৬২২ খ্রিষ্টাব্দে মহানবী হযরত মুহাম্মদ ( স . ) মসজিদের নির্মাণ কাজে হাত দেন । মহানবী হযরত মুহাম্মদ ( স . ) ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ আগস্ট ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার সুবহে সাদিকের সময় আরবের বিখ্যাত কুরাইশ বংশের হাশেমী গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন । মক্কা হতে মদিনায় হিজরত মুসলমানদের সংখ্যা বৃদ্ধি ও পৃথিবীর মানচিত্রে ' মদিনা ' স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি পায় । এ স্বাধীন মদিনা রাষ্ট্রের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান ছিলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ ( স . ) । তিনি মসজিদে নববী হতেই ইসলাম প্রচার , রাষ্ট্র পরিচালনা করতেন । মদিনায় হিজরত থেকে হিজরী সাল বা বছর গণনা শুরু হয় । জেনে রাখা প্রয়োজন , মদিনা সনদ হল বিশ্বের ইতিহাসে লিখিত সর্বপ্রথম সংবিধান । মহানবী হযরত মুহাম্মদকে ( স . ) এখানেই সমাহিত করা হয় । মদিনায় মহানবী হযরত মুহাম্মদ ( স . ) এর রওজা হওয়ায় সকল মুসলমানের নিকট মদিনা মসজিদ পবিত্র ও সম্মানিত । একমাত্র মদিনা মসজিদেই সর্বপ্রথম মেহরাব , মিম্বার , আজান দেয়ার স্থান ।
ঢাকা , ১০ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডেস্ক ) : প্রথম ম্যাচে গোল করতে পারেনি বিশ্ব ফুটবলের অন্যতম জনপ্রিয় দল ব্রাজিল । ফলে দুর্বল ভেনিজুয়েলার সঙ্গে গোলশুন্য ড্রয়ের হতাশায় মূহ্যমান হয় ভক্ত - সমর্থকরা । তবে কোপা আমেরিকায় দ্বিতীয় ম্যাচে সামান্য আক্ষেপের মিশেলে অধিক সন্তুষ্টি নিয়েই মাঠ ছেড়েছে তারা । কারণ , ব্রাজিল গোল করেছে দু ' টি এবং প্যারাগুয়ের একেবারে জেতা ম্যাচ শেষ মুহূর্তের গোলে ড্র করতে সক্ষম হয়েছে তারা । কোপা আমেরিকায় রবিনহোর পরিবর্তে খেলতে নামা মিডফিল্ডার জ্যাডসনের গোলে এগিয়ে থাকা ব্রাজিলকে দু ' টি গোল দিয়ে ৮৯ মিনিট পর্যন্ত এগিয়ে ছিল প্যারাগুয়ে । তবে একেবারে শেষ সময়ে ফ্রেডের দেয়া গোলে প্যারাগুয়ের সঙ্গে কোনোক্রমে ২ - ২ গোলে ড্র করে এখনো শেষ আটের আশা জিইয়ে রেখেছে গত দু ' বারের চ্যাম্পিয়নরা । একটি গোলের জন্য কতটা তৃষ্ণার্ত ছিল ব্রাজিল তা বোঝা গেল জ্যাডসনের করা গোলের পর । দল গোল করার পরই কোচ মানো মেনেজেসকে দেখা গেল আকণ্ঠ পানি পান করতে । কারণ কোপা আমেরিকায় দীর্ঘ ১২৯ মিনিট পর গোলের দেখা পায় এ আসরে গত দু ' বারের চ্যাম্পিয়নরা । ৩৯ মিনিটে জ্যাডসন ডি - বক্সের সামান্য বাইরে থেকে খুব নিচু করে নেয়া শর্টে পরাস্ত করেন প্যারাগুয়ে গোলরক্ষক ভিলারকে ( ১ - ০ ) । তবে এর আগে প্রথমার্ধের শুরু থেকেই নজর কাড়া ফুটবলশৈলী প্রদর্শনে ব্যর্থ হয় দু ' দল । বিচ্ছিন্ন কয়েকটি আক্রমণ থেকে গোলের নাগাল পায়নি কোনো দলই । অবশ্য কর্ডোবার মারিও কেম্পেস স্টেডিয়াম নিজের দখলে রাখে প্যারাগুয়ে । বেশিরভাগ সময় বল নিজেদের পায়ে ধরে রাখে তারা । তবে প্রথমার্ধে আর কোনো গোল হয়নি । দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই সমতায় ফেরে প্যারাগুয়ে । ৫৪ মিনিটে বাঁ - প্রান্ত দিয়ে ব্রাজিলের বিপদসীমায় ঢোকেন মারসেলো এস্টিগ্যারিবিয়া । এরপর ডি - বক্সের ভেতরে তার পাস থেকে আন্তর্জাতিক ম্যাচে নিজের ২৫তম গোল করার পথে সান্তা ক্রুজ খুব সহজেই ফাঁকি দেন গোল রক্ষক জুলিও সিজারকে ( ১ - ১ ) । ৭৪ মিনিটের সময়েই এগিয়ে যায় প্যারাগুয়ে । আবারো গোল করেন সান্তা ক্রুজ । ডিফেন্ডার ড্যানি আলভেজের কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়ে ডি - বক্সে ভেতরে অবস্থান নেয়া ভালদেজকে দেন সান্ত ক্রুজ । তবে ভালদেজের শর্ট ফিস্ট করে ফেরান সিজার । ফিরতি বলে সান্তা ক্রুজের শর্ট জালে আশ্রয় নিলে এগিয়ে যায় প্যারাগুয়ে ( ২ - ১ ) । পরাজয় নিশ্চিত হতে আর মাত্র ২ / ৩ মিনিট বাকি । তবে হারের প্রহর গুনতে থাকা ব্রাজিল শিবিরে স্বস্তি আর আনন্দের ঢেউ এনে দেন পরিবর্তিত স্ট্রাইকার ফ্রেড । ২০০৬ বিশ্বকাপের দলে তিনি জায়গা করে নিয়েছিলেন । ৮৯ মিনিটের সময় গানসোর পাসে ডি - বক্সের ভেতর থেকে তীব্র শর্টে গোল করেন তিনি । আর সমতায় ফেরার আনন্দে উল্লাসে ফেটে পড়ে ব্রাজিলের খেলোয়াড়রা । শেষ পর্যন্ত ২ - ২ গোলে ড্র পেয়েই উল্লসিত ব্রাজিল মাঠ ছাড়ে বিজয় আনন্দে । এ ড্রয়ের ফলে দু ' ম্যাচ করে খেলে ২ পয়েন্ট করে অর্জন করে উভয় দলই রয়েছে ' বি ' গ্রুপের শীর্ষে । ফলে কোনো দলেরই নিশ্চিত হয়নি শেষ আটের আশা । নিজেদের শেষ ম্যাচে আগামী ১৩ জুলাই ইকুয়েডরের মুখোমুখি হবে ব্রাজিল । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এমআর / জেডআর / ০৪ . ২৮ঘ . )
আমার মা ভুলোমনা গোছের মানুষ । একদঙ্গল অপদার্থের সংসারে সারাদিন শতকোটি ঝামেলা একা সামলে চাকরিও একটা করেন । বিশাল পরিবারের মুরুব্বী হিসেবে সবার খোঁজখবরও তাকে রাখতে হয় । বয়সের ভারে নুয়ে পড়ার বহু আগেই শরীরে নানান উপসর্গ বাঁধিয়ে বসেছেন । তাই মায়ের ভুলোমনা স্বভাবকে আমরা বিশেষ আমল দিইনা । বরং এর সুযোগ নিই পুরোদমে । ছাত্রজীবনে এক পিকনিকের চাঁদা তিনবার চেয়ে তিনবারই পেয়ে গেছি , এমন নজিরও আছে । সেটা জানান দেয়ার পর আবার অপ্রস্তুত মুখে বলেও ফেলতেন , যাহ্ কী বলিস , তুই মজা করছিস না তো আমার সাথে ?
তবে , অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে সেনাবাহিনী সম্পর্কিত বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানটি হচ্ছে সেনা কল্যাণ সংস্থা ৻ সংস্থাটির নিজস্ব প্রকাশনায় বলা হচ্ছে :
বিশ্ব ভাদা পরিষদ অত্যন্ত উদ্ধেগের সাথে লক্ষ্য করছে যে গত কিছুদিন সাধারণ ব্লগারের নামধারী কিছু ব্লগার আমাদের বাংলাদেশী বিশ্বস্ত এজেন্ট " সভাদাক " এবং " ফিভাদা " এর উপর বর্বর হামলা চালিয়ে তাদের এতদিনে গড়ে উঠা ইমেজকে মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে । বিশেষ করে গতকাল রাতে তাদের উপর যে আগ্রাসী এট্যাক করা হয়েছে তা
তাবেয়ী সালেম ও কাসেম রাহ . বলেন , ব্যবসার উদ্দেশ্যে সফর হলে ব্যবসায়ী ন্যায্যভাবে খানাপিনা ও বাহনের খরচ ( ব্যবসা থেকে ) নিতে অসুবিধা নেই ।
আমরা অনেকেই শিশুকে ক্ষেপাই এই ধরনের কথা বলে : আমরা : সুনাতা তুমি পঁচা সুনাতা : না আমি ভালো আমরা : না তুমি খুবি পঁচা সুনাতা ( কাঁদো কাঁদো স্বরে ) : না আমি ভালো তো আমরা : তাহলে তোমার আব্বু পঁচা । সুনাতা ( চোখে পানি এসে গেছে ) : আমার আব্বুও ভালো । আমরা : তবে তোমার আম্মু পঁচা । সুনাতা ( কান্না শুরু হয়েই গেছে ) : আম্মুও অনেক ভালো । আমরা : তুমি পঁচা , পঁচা পঁচা . . .
যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় মার্কিন সহায়তার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্টিফেন র্যাপ বলেন , আমাদের সুপারিশ অনুযায়ী আগে বিদ্যমান বিধির সংশোধন করতে হবে । এই সংশোধনের মাধ্যমে বিদ্যমান বিধি যদি আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত হয় , তাহলেই কেবল আমি বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধের বিচারে সহায়তার জন্য কংগ্রেসকে অনুরোধ জানাতে পারব । তিনি বলেন , মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ট্রাইব্যুনালের বিচারক , তদন্ত কর্মকর্তা এবং আইনজীবীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে সহায়তা করতে পারে ।
চেষ্টা না যোগ দিয়েই ফেলুন । আমি তো ঢাকায় থাকলে অবশ্যই যোগ দিতাম । দেখা যাক কি হয় !
চাঁদ সৃষ্টির রহস্য নিয়ে এ যাবৎ অনেক মতবাদই প্রচলিত রয়েছে । প্রথমত , ১৮৮০ সালে স্যার জর্জ ডারউইন কল্পনা করেন যে দূর অতীতে পৃথিবীর এক অংশ থেকে চাঁদের জন্ম । তখন পৃধিবী ছিল বর্তুলাকার এক ঘূর্ণায়মান গলিত বস্তু , যা সূর্যের আকর্ষনে দুভাগে বিভক্ত হয়ে যায় । কারণ , দেখা গেছে চাঁদের ঘনত্ব পৃথিবীর উপরিভাগের ঘনত্বের প্রায় সমান । দ্বিতীয়ত , ১৯৫৫ সালে গের্ষ্টেনকর্ণ ব্যাখ্যা করেন - চাঁদ সৌরজগতের অন্যত্র তৈরি হয়েছিল । কোন এক সময়ে এটি পৃধিবীর আওতার মধ্যে চলে আসে এবং সেই থেকে আজোও রয়ে গেছে । তৃতীয়ত , যে কুন্ডলীত , ঘূর্ণায়মান ধূলি ও গ্যাসপিন্ড থেকে সূর্যের জন্ম সেই সৌর নীহারিকার অসংখ্য পাথর কনার সমন্বয়ে প্রায় ৪৫০ থেকে ৪৫৫ কোটি বছর পূর্বে পৃথিবীর সৃষ্টি । তখন পৃথিবীর চারপাশে শনিগ্রহের মত বলয় ছিল । এই বলয়ের বড় পিন্ডগুলো ধীরে ধীরে জড়ো হয়ে উপগ্রহ চাঁদে পরিণত হয় ।
প্রায়ই যখন বাংলা লিখি তখন কার্সর উল্টাপাল্টা আচরণ করে । যা কিছু লিখব কার্সর শেষে না থেকে ঐ শেষের শব্দের আগে থাকে । আর লাস্টের কোন বর্ণ মুছতে গেলে শেষে কার্সর রাখলে কাজ হয় না । লাস্টের আগের বর্ণে কার্সর রাখতে হয় । তাহলে ব্যাকস্পেস ঠিকমত কাজ করে ।
পরিবহণ ধর্মঘটের কারণে ব্যবসায়ীদের চাহিদা কম থাকায় এক / দুই টাকা কেজি দরে শশা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক । এতে করে তারা আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ।
এক্স মার্কস [ আগে ছিলো ফক্স মার্কস ] : বুকমার্ক করার জন্য এক নম্বর এ্যাডঅন এইটা । আপনার বুকমার্ক আর পাসওয়ার্ড ( অপশনাল ) ব্যাক আপ করে রাখতে আর এক নেটওয়ার্কের বিভিন্ন কম্পিউটারে সিনক্রোনাইজ করে নিতে এক্স মার্কসের জুড়ি নাই ।
লেখক বলেছেন : এই পোষ্টে দুরবীনের অনেকরকম ভক্তের দেখা মিলল । অনেকদিন পরে এসে কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ ।
সত্যই সুন্দর বলেছেন : ভালোই শুরু করেছেন ! জানিনা একজনের অনেক গুলো নিক নাম নাকি আপনারা আলাদা ? সুরা আহজাবের একই আয়াত কতবার দিয়েছেন গুনে দেখি নাই , আমি কোরানে অর্থ খুঁজে সুরা আহযাবে এই আয়াত টা পেলামই না ? কারন কি ? আপনি ঠিকমত রেফারেন্স দেন দেখি পাই কিনা ? মানুষের কাছে আলী ( রাঃ ) , উমার ( রাঃ ) , উসমান ( রাঃ ) , আবুবকর ( রাঃ ) সবাই মর্যাদার অধিকারী , আর আপনারা আলী ( রাঃ ) ছাড়া সবাইকে ঘৃণা করেন আর চান অন্যরা আলী ( রাঃ ) কে ঘৃণা করুক তাই না ? কঠিন শাস্তির জন্য অপেক্ষা করুন , নিশ্চয়ই আল্লাহ বিচার দিবসের মালিক ।
অন্য জ্যাকম্যান : একটি টিভি সিরিজে অভিনয় করতে গিয়ে আলাপ তাদের দুজনের । আর অভিনেত্রী ডেবোরা লি এবং জ্যাকম্যানে । তারা বিয়ে করেন ' ৯৬ সালের এপ্রিল মাসে । বিয়ে করেন জ্যাকম্যান । এখনও একসঙ্গেই আছেন এই দম্পতি । তাদের দুটি দত্তক নেয়া সন্তান আছে । নানা সামাজিক কর্মকান্ডে তার ব্যাপক অংশগ্রহণ আছে । বিভিন্ন দেশের দরিদ্র মানুষের সাহায্যের জন্য তিনি সবসময়ই ছুটে যান । সম্প্রতি এদের অধিকার নিয়ে তিনি একটি তথ্যচিত্রও তৈরী করেন । দারিদ্রের বিরুদ্ধে সংগ্রামরত বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী ড . ইউনুসের বিশেষ ভক্ত হিউ জ্যাকম্যান । বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে তার ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে তিনি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তিনি । ব্যক্তিগত জীবনে ভাল খেলয়াড় হিসেবেও জ্যাকম্যানের সুনাম রয়েছে । স্কুল - কলেজে পড়ার সময়ে ক্রিকেট , বাস্কেট বল , টেনিসে তার দক্ষতা ছিল । এখনো সময় পেলে টিভির সামনে বসে এসব খেলা দেখতে দেখতে নষ্টালজিক হয়ে পড়েন তিনি । বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম / লতিফুল হক / ওএফএস / মে ১৪
লষ্ট ছেলে বলেছেন : পাত্রের দুলা ভাই কিংবা আপন ভাইকে দিয়েও পাত্রীকে দেখানো কিংবা পছন্দ করানোর কোনো সুযোগ ইসলামে নেই । এরকম প্রথা কোনো কোনো ক্ষেত্র প্রচলিত থাকলেও ইসালামে তা একেবারেই হারাম ।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ফোরাম » কলেজ এর নোটিশ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি » tarik_59 » ২৯ মে , ২০১১ » 26 টি মন্তব্য » 516 বার দেখা হয়েছে
Kaler Kantho নিজস্ব প্রতিবেদক , চট্টগ্রাম | ঢাকা , মঙ্গলবার , ১৯ শ্রাবণ ১৪১৭ , ২১ শাবান ১৪৩১ , ৩ আগস্ট ২০১০ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৪ বছরের ইতিহাসে নজিরবিহীন তাণ্ডব ঘটেছে গতকাল সোমবার । বর্ধিত বেতন - ফি বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছে । আর তাদের দমনের নামে পুলিশও চালিয়েছে নির্বিচার হামলা । সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত টানা চার ঘণ্টা পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষের পাশাপাশি বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের তাণ্ডবের শিকার হয়েছে ছয়টি অনুষদ ভবনের শতাধিক কক্ষ , প্রশাসনিক ভবন , কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি , আইটি ভবন , ব্যাংক , পোস্ট অফিস , জাদুঘর , টেলিফোন এক্সচেঞ্জ , ছাত্র সংসদ ( চাকসু ) ভবন । এমনকি রেকর্ড রুমে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা । গ্যারেজে গিয়ে তারা শিক্ষকবাহী অসংখ্য বাসও ভাঙচুর করে । এই অরাজক পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে একপর্যায়ে পুলিশও বেপরোয়া হয়ে ওঠে । তারা ছাত্রীদের বেধড়ক লাঠিপেটা এবং টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে । বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে কর্তৃপক্ষ আজ মঙ্গলবার থেকে আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে । উপাচার্য ড . আবু ইউসুফের সভাপতিত্বে গতকাল বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ও ডিসিপ্লিনারি কমিটির এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় । একই সভায় ছাত্রদের গতকাল সন্ধ্যা ৬টা এবং ছাত্রীদের আজ সকাল ১০টার মধ্যে হল ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । কর্তৃপক্ষ বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ও হল ত্যাগের জন্য মাইকিং করেছে । বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের হামলা , পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ , ধাওয়া - পাল্টা ধাওয়ার এ ঘটনায় অন্তত ৫০ জন কমবেশি আহত হয়েছে । এর মধ্যে শিক্ষার্থী ছাড়াও রয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তা , শিক্ষক ও সাংবাদিক । কালের কণ্ঠের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক রাজীব নন্দী সকালে পুলিশের লাঠিপেটার শিকার হন । সাংবাদিকের পরিচয়পত্র দেখানোর পরও তাঁকে লাঠিপেটা করা হয়েছে বলে রাজীব নন্দী অভিযোগ করেন । বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শতাধিক রাউন্ড টিয়ার শেল এবং প্রায় দেড় শ রাউন্ড রাবার বুলেট ও শর্টগানের গুলি ছুড়েছে । আহত সবাইকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল সেন্টার এবং চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে । পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৩০ জন এবং পরে বিভিন্ন হলে তল্লাশি চালিয়ে আরো ২৭০ জনকে আটক করে । গতকালের ঘটনা শুধু টিউশন ফি বাড়ানোর জন্য ঘটানো হয়নি উল্লেখ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড . আবু ইউসুফ বলেন , ' টিউশন ফি বাড়ানোর পরও এখনো মাত্র ৩০ টাকা । এর চেয়ে কম টাকায় কি পড়ালেখা সম্ভব ? যেখানে একেকজন শিক্ষার্থী মাসে মোবাইল বিল বাবদ কমপক্ষে খরচ করে এক হাজার টাকা , সেখানে শুধু টিউশন ফি বাড়ানোর জন্য কি কেউ এমন হামলা , ভাঙচুর করে কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট করতে পারে ? ' ঘটনাস্থলে অবস্থানকারী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( উত্তর ) শফিকুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন , ' শিক্ষার্থীরা ইচ্ছাকৃতভাবে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে এ ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে । পরবর্তীতে এসব শিক্ষার্থী যে হারে ভাঙচুর ও অগি্নসংযোগ করেছে , তাতে পুলিশের অ্যাকশনে যাওয়া ছাড়া বিকল্প ছিল না । ' আন্দোলনকারীদের ভাষ্য : বর্ধিত বেতন ও ফি - বিরোধী সাধারণ ছাত্রছাত্রীবৃন্দ নামে গঠিত সংগঠনের সদস্য ও বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন চট্টগ্রামের সভাপতি দীপংকর ঘোষ কালের কণ্ঠকে বলেন , ' আমরা কোনো ভাঙচুর করিনি । কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরেই ঢুকতে পারেনি আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী ছাত্র নেতারা । বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই এ হামলার নেপথ্যে রয়েছে বলে আমরা মনে করি । চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এ আন্দোলনে সম্পৃক্তদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ । উপাচার্য দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করেছেন । ' প্রগতিশীল ছাত্রজোট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করেছে । গতকাল নগরীর শহীদ মিনারে সমাবেশ থেকে এ দাবি করা হয় । সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি সাইফুজ্জামান সাকন , ছাত্র ইউনিয়নের জেলা সভাপতি জাবেদ চৌধুরী , ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস এতে বক্তব্য দেন । সমাবেশে বক্তারা বলেন , ' হাজার হাজার শিক্ষার্থীর আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য উপাচার্য ও প্রক্টর এটাকে মুষ্টিমেয় শিক্ষার্থীর আন্দোলন বলে পত্রপত্রিকায় মিথ্যাচার করছেন । আবার মেয়েদের মিছিলে লাঠিপেটা করে শত শত মেয়েকে আহত করা হয়েছে । ' পুলিশ কনস্টেবল ডোবায় , তাণ্ডবের সূত্রপাত : প্রত্যক্ষদর্শী সাধারণ ছাত্র ও পুলিশ কর্মকর্তারা জানান , সকাল সাড়ে ৯টা থেকে আন্দোলনকারীরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিল করতে থাকে । ১০টার দিকে তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেয় । এ সময় হঠাৎ করে ছাত্ররা আরিফ নামে পুলিশের এক কনস্টেবলের কাছ থেকে হামলা ঠেকানোর কাজে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের ঢাল কেড়ে নিয়ে ভেঙে ফেলে এবং তাঁকে পাশের কচুরিপানাভর্তি ডোবায় ফেলে দেয় । প্রাণ ভয়ে ওই পুলিশ কনস্টেবল দীর্ঘ সময় ওই ডোবায় ডুব দিয়ে বসে থাকেন । সেখানে উপস্থিত অন্যান্য পুলিশ সদস্য তাৎক্ষণিকভাবে লাঠিপেটা করে শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করলে তারা পুরো ক্যাম্পাসে অরাজকতা শুরু করে । বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে কলা অনুষদ , বিজ্ঞান অনুষদ , সমাজবিজ্ঞান অনুষদ , কম্পিউটার বিজ্ঞান অনুষদ , মেরিন সায়েন্স বিভাগ , কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি , চাকসু , ক্যাফেটেরিয়ারসহ আশপাশের প্রতিটি ভবন ও স্থাপনায় গিয়ে হামলা চালায় । শিক্ষার্থীরা লাঠি ও রড দিয়ে আঘাত করে প্রতিটি কক্ষের কাচ ভেঙে ফেলে । পাথর নিক্ষেপ করে ভাঙে উঁচু ভবনের কাচ । দুপুর ১২টা পর্যন্ত ভাঙচুরের পর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের একটি অংশ শামসুন্নাহার হল , একটি অংশ শহীদ আবদুর রব , অন্য একটি অংশ আইটি ভবনের সামনে অবস্থান নেয় । শহীদ মিনারের সামনে অবস্থান নেয় পুলিশ । দুপুর সোয়া ১২টায় পুলিশও তিন গ্রুপে ভাগ হয়ে তিন দিক থেকে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া শুরু করে । টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট ছুড়তে ছুড়তে এগোতে থাকলে শিক্ষার্থীরা রাস্তার ওপর আগুন ধরিয়ে এবং পাথর ছুড়ে এর জবাব দেয় । বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা যেখানে ভাঙচুর করেছে , পুলিশ সেখানেই তাদের ধাওয়া করেছে । পুলিশের ধাওয়ার মুখে শিক্ষার্থীরা পালানোর সময় রাস্তার পাশে যা পেয়েছে , তা - ই ভাঙচুর করেছে । রেহাই পায়নি টেলিফোন এক্সচেঞ্জের কেবিন , ফটোকপি মেশিন , কম্পিউটার , শিক্ষকদের বসার চেয়ার - টেবিল , লাইটপোস্ট , নির্দেশনাসংবলিত সাইনবোর্ড । দুপুর পৌনে ১টায় পুলিশের এক উপপরিদর্শক হঠাৎ করে ' শামসুন্নাহার হল পার্টি অ্যাডভান্স ' বলে চিৎকার করলে এক প্লাটুন পুলিশ ফাঁকা গুলি ও টিয়ার শেল ছুড়তে ছুড়তে শামসুন্নাহার হলের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে । তখন প্রায় ৫০ - ৬০ জন ছাত্রী হল থেকে বের হয়ে পুলিশ সদস্যদের ফিরে যাওয়ার জন্য স্লোগান দিতে থাকে । ছাত্রীদের স্লোগান শুনে আশপাশ থেকে শতাধিক আন্দোলনকারী ছাত্র তাদের পাশে গিয়ে অবস্থান নেয় । পুলিশ প্রায় ২০ গজ দূরে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে । হঠাৎ করে ছাত্রীদের পেছন থেকে এক ছাত্র ইট নিক্ষেপ করলে এক পুলিশ কনস্টেবল অশ্রাব্য ভাষায় গালি দিয়ে টিয়ার শেল নিক্ষেপ শুরু করেন । তার দেখাদেখি আরো কয়েকজন কনস্টেবল টিয়ার শেল ছুড়লে পুরো এলাকা ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায় । ছাত্রছাত্রীরা সেখান থেকে সরে গেলে পুলিশও ফিরে শহীদ মিনারের সামনে চলে আসে । এর কিছুক্ষণের মধ্যে শামসুন্নাহার হলের ছাত্রীরা পুনরায় ছাত্রদের নিয়ে শহীদ মিনারের পাদদেশে অবস্থান নেয় । প্রথমে মহিলা পুলিশ সদস্যরা তাদের ঘিরে ফেলেন । এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হলে কয়েক মিনিটের মধ্যে পুলিশ ছাত্রীদের লাঠিপেটা শুরু করে । এ সময় অধিকাংশ ছাত্রী ওড়না দিয়ে মুখ ঢেকে রেখেছিল । সাধারণ কনস্টেবলরা ছাত্রীদের বেধড়কভাবে লাঠিপেটা করতে থাকলেও সেখানে উপস্থিত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাঁদের বিরত থাকার নির্দেশ দেননি । কনস্টেবলদের লাঠিপেটায় টিকতে না পেরে ছাত্রীরা দৌড়ে শামসুন্নাহার হলের দিকে চলে গেলে কয়েক মিনিটের মধ্যে পুরো চত্বর খালি হয়ে যায় । পুলিশের লাঠিপেটা ও টিয়ার শেলের আঘাতে আহত ছাত্রীদের বেশ কয়েকজন নগরীর বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরে গেছে । বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশের ভয়ে তারা কেউই নাম প্রকাশ করে কোনো ধরনের মন্তব্য করতে রাজি হয়নি । আহত ছাত্রীদের সাতজন নগরীর প্রবর্তক মোড়ের মেট্রো ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছে । তাদের একজন কালের কণ্ঠকে বলে , ' পুলিশ শহীদ মিনারের সামনে অমানবিকভাবে আমাদের পিটিয়েছে । মহিলা পুলিশ হলে কথা ছিল না । পুরুষ পুলিশদের একজন ধরে রেখেছে , আরেকজন পিটিয়েছে । ' আরেকজন ছাত্রী জানায় , শহীদ মিনারের সামনে পুলিশের আঘাতে সে পায়ে মারাত্দক ব্যথা পেয়েছে । এখন হাঁটতে পারছে না । শামসুন্নাহার হলের আরেক ছাত্রী পুলিশের টিয়ার শেলের হামলায় আহত হয়ে নগরীর একটি চিকিৎসাকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন । সেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশের ভয়ে নিজের নাম এবং চিকিৎসাকেন্দ্রের নাম প্রকাশ করতে রাজি হয়নি । পুলিশের চূড়ান্ত অ্যাকশন : সকাল ১০টা থেকে দুপুর পৌনে ১টা পর্যন্ত বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়ে ভাঙচুর করলেও পুলিশ ১টায় চূড়ান্ত অ্যাকশনে নামে । শহর থেকে বিপুলসংখ্যক পুলিশ ক্যাম্পাসে উপস্থিত হওয়ার পর চারদিক থেকে ঘিরে তারা শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করে । এ সময় পুলিশের পক্ষ থেকে মুহুর্মুহু টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট ছোড়া হয় । পুলিশের ধাওয়ার মুখে শিক্ষার্থীরা আত্দরক্ষার্থে পাহাড়ি এলাকায় অবস্থান নেয় । পুলিশের চূড়ান্ত অ্যাকশনের পর দুপুর দেড়টার দিকে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে এলে পাহাড়ি এলাকায় অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীরা মুখে রুমাল বেঁধে এবং হাতে লাঠি নিয়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে দিয়ে হেঁটে বিভিন্ন হলে ফিরে যায় । শহীদ মিনারের সামনে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিলে পুলিশ তাদের লাঠিপেটা করে । এ সময় কয়েকজন ছাত্রী আহত হয় । পুলিশের হাটহাজারী সার্কেল এএসপি বাবুল আক্তার জানান , সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে দুই প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন ছিল । কিন্তু সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতি খারাপের দিকে যেতে থাকায় অতিরিক্ত পুলিশ তলব করা হয় । শেষ পর্যন্ত ১২ প্লাটুন পুলিশ , তিন প্লাটুন আর্মড ব্যাটালিয়ন ( এপিবিএন ) ও এক প্লাটুন র্যাব ক্যাম্পাসে এসেছিল । তাণ্ডবের মধ্যেও পরীক্ষা , বেকায়দায় শিক্ষার্থী ও শিক্ষক : তাণ্ডব চালাকালেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কড়া নির্দেশের কারণে কয়েকটি বিভাগের পরীক্ষা নিতে বাধ্য হয়েছেন শিক্ষকরা । এ কারণে বেকায়দায় পড়তে হয়েছে শিক্ষার্থীসহ শিক্ষকদের । তাঁদের ওপর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের হামলার যেমন আতঙ্ক ছিল , তেমনি ভয় ছিল হামলাকারী সন্দেহে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার । পরীক্ষা শেষে কয়েকজন ছাত্রীকে হলে পেঁৗছে দেওয়ার জন্য শিক্ষকদের অনুরোধ জানাতে দেখা গেছে । আর ছাত্ররা বারবার অনুরোধ করছিলেন যেন তাঁদের পুলিশের অবস্থানের জায়গাটি নিরাপদে পার করে দেওয়া হয় । এ ক্ষেত্রে শিক্ষকরাও ঝামেলা এড়াতে শিক্ষক সমিতি অফিসের সামনে অসহায়ের মতো দাঁড়িয়ে ছিলেন । গতকালের সংঘাতে পড়ে আহতদের মাঝে আছেন মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শিক্ষক সাইদুল ইসলাম সোহেল , পুলিশের হাটহাজারী সার্কেল এএসপি বাবুল আক্তার , হাটাজারী থানার ওসি মহিউদ্দিন সেলিম , কালের কণ্ঠের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক রাজীব নন্দী , দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি ওমর ফারুক , এসআই আবুল কাশেম ভূঁইয়া , নায়েক নবজ্যোতি চাকমা , কনস্টেবল আরিফ প্রমুখ । শিক্ষক ও পুলিশ সদস্যরা বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের নিক্ষিপ্ত ইটের আঘাতে আহত হন । আর ছাত্র ও সাংবাদিক আহত হয়েছেন পুলিশের লাঠিপেটা এবং টিয়ার শেলের আঘাতে । যাদের আটক করা হয়েছে : দুপুর দেড়টার দিকে পরিস্থিতি শান্ত হয়ে আসার পর হলে হলে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ । এ জন্য শহর থেকে আরো কয়েক প্লাটুন পুলিশ আনা হয় । সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিভিন্ন হল থেকে ২৭০ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাটহাজারী থানার ওসি মহিউদ্দিন সেলিম । তিন সাংবাদিকসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুই মামলা : তিন সাংবাদিকসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে পুলিশ । গত রবিবার দুপুরে নগরীর ষোলশহর এলাকায় রাস্তা অবরোধ এবং গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় রাতে খুলশী ও পাঁচলাইশ থানায় এ মামলা দুটি করা হয় । এর মধ্যে পাঁচলাইশ থানায় দায়েরকৃত মামলাটি সরকারি কাজে বাধা , গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগে দণ্ডবিধিতে করা হলেও খুলশী থানার মামলাটি হয়েছে দ্রুত বিচার আইনে । মামলার তিন সাংবাদিক আসামি হলেন দৈনিক কালের কণ্ঠের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক রাজীব নন্দী , দৈনিক সমকালের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মনিরুল সোহাগ ও শীর্ষ নিউজের নাসিমুল আহসান । সিএমপি পাঁচলাইশ জোনের সহকারী কমিশনার রেজাউল মাসুদ কালের কণ্ঠকে জানান , মামলার এজাহারে গ্রেপ্তারকৃত ২০ জনসহ মোট ৩১ জনকে আসামি করা হয়েছে । এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে এ ধরনের ৩১ জনের একটি তালিকা সিএমপি কমিশনারকে দিয়েছিল । ওই ভিত্তিতে এ মামলা করা হয়েছে । হাটহাজারী সার্কেল এএসপি বাবুল আক্তার কালের কণ্ঠকে বলেন , ' ক্যাম্পাসে অপ্রীতিকর ঘটনা না হওয়ায় হাটহাজারীতে কোনো মামলা হয়নি । তবে খুলশী থানায় দ্রুত বিচার আইনে আরো একটি মামলা হয়েছে বলে শুনেছি । ' মামলার আসামি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র রাজীব নন্দী বলেন , ' সংবাদ সংগ্রহের জন্য পুলিশ ও সংবাদকর্মীদের সঙ্গে সারাক্ষণ অবস্থান করছিলাম । এখন শুনছি , আমাদের নামে ভাঙচুরের মামলা হয়েছে । ' বর্ধিত বেতন - ফি প্রত্যাহারের দাবিতে এবং এক শিক্ষার্থীর বহিষ্কারের প্রতিবাদে গতকাল সোমবার থেকে আন্দোলন করে আসছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা । এ নিয়ে নগরীতে রাস্তা অবরোধ এবং গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটেছে । - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - Samokal মঙ্গলবার | ৩ আগস্ট ২০১০ | ১৯ শ্রাবণ ১৪১৭ | ২১ শাবান ১৪৩১ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ধিত বেতন ফি প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের অ্যাকশন সমকাল মনিরুল সোহাগ / মনসুর আলী , চট্টগ্রাম ব্যুরো বর্ধিত বেতন বৃদ্ধির প্রতিবাদে ছাত্রদের একটি অংশের আন্দোলনের মুখে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ( চবি ) । গতকাল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে জরুরি সভা ডেকে দেড় মাসের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় চবি প্রশাসন । এর আগে শিক্ষার্থী ও পুলিশের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় চবি ক্যাম্পাস । শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ ও পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষে পুলিশ কর্মকর্তা ও সাংবাদিকসহ আহত হয়েছেন শতাধিক । ক্যাম্পাসজুড়ে চলে ভাংচুর ও অগি্নসংযোগ । রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পুলিশ সাড়ে তিনশ ' শিক্ষার্থীকে আটক করেছে । এদের মধ্যে ৪২ জনকে হাটহাজারী থানা এবং বাকিদের নগরীর হালিশহরের পুলিশ লাইনে নিয়ে আসা হয়েছে । সন্ধ্যা থেকে পুলিশ বিভিন্ন হলে তল্লাশি শুরু করে । বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে গতকাল সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে ছাত্রদের এবং আজ সকাল ১০টার মধ্যে ছাত্রীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন । সংঘর্ষের ঘটনায় গতকাল কোনো বিভাগে ক্লাস কিংবা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি । বেতন বৃদ্ধির প্রতিবাদে আন্দোলনরত একদল ছাত্রের ধারাবাহিক আন্দোলনের সোমবারও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মসূচি ছিল । সকাল ১০টায় আন্দোলনরত ছাত্ররা প্রথম মিছিল শুরু করে । তারা সোহরাওয়ার্দী হলের পাশ দিয়ে মিছিল নিয়ে জারুলতলায় সমাবেশ শুরু করে । সকাল ১১টার দিকে বিচ্ছিন্নভাবে ছাত্রদের একটি গ্রুপ হঠাৎ করে চাকসু ভবন ভাংচুর শুরু করলে পুলিশ তৎপর হয় । সাব - ইন্সপেক্টর আবুল কাশেমের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল চাকসু ভবনের সামনে গিয়ে ভাংচুররত ছাত্রদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করে । একপর্যায়ে উচ্ছৃঙ্খল ছাত্রদের পাথরের আঘাতে আবুল কাশেম আহত হলে পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে । এ হামলার খবর ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন হল থেকে ছাত্ররা বেরিয়ে এসে ভাংচুর শুরু করে । তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য , অগ্রণী ব্যাংক , পূবালী ব্যাংক , প্রশাসনিক ভবন , আইটি ভবন , ডিন অফিস , প্রক্টর অফিস , বিভিন্ন অনুষদে বিচ্ছিন্নভাবে ভাংচুর চালায় । পুলিশ এ সময় শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে । দুপুর দেড়টার দিকে সোহরাওয়ার্দী হল থেকে একদল ছাত্র বের হয়ে আইটি ভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দেয় । তারা পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিসে অগি্নসংযোগের চেষ্টা চালায় । পুলিশের ধাওয়ার মুখে ছত্রভঙ্গ ছাত্ররা খণ্ড খণ্ডভাবে অবস্থান নিয়ে পুলিশের দিকে ইট - পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে । আইটি ভবনের সামনে আগুনের ব্যাপ্তি ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ দ্রুত ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয় । দুপুর আড়াইটার দিকে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায় । একপর্যায়ে উচ্ছৃঙ্খল ছাত্ররা ফায়ার সার্ভিসকে আগুন না নেভানোর জন্য বাধা সৃষ্টি করলে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থল থেকে চলে যেতে বাধ্য হয় । পুলিশ দুপুর ৩টার দিকে সোহরাওয়ার্দী হলে অভিযান চালিয়ে ২৫ জনকে গ্রেফতার করে । বিকেলের দিকে পুলিশি অভিযান জোরদার হলে আন্দোলনরত ছাত্ররা বিচ্ছিন্নভাবে গা - ঢাকা দিতে থাকে । পুলিশ ও ছাত্রদের মধ্যে দিনভর দফায় দফায় সংঘর্ষ চলে । একদিকে পুলিশ রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে অন্যদিকে পুলিশের ওপর শিক্ষার্থীরা ছোড়ে ইট - পাটকেল । এতে হাটহাজারী সার্কেলের সহকারী পুলিশ কমিশনার , সংবাদকর্মী ও শিক্ষার্থীসহ অর্ধশতজন আহত হয় । পুলিশ সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন হলে অভিযান চালিয়ে সাড়ে তিনশ ' ছাত্রকে আটক করে । হাটহাজারী সার্কেলের সহকারী পুলিশ কমিশনার বাবুল আকতার সাংবাদিকদের বলেন , শিক্ষার্থীরা বাড়াবাড়ি করায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশেই তাদের ওপর অ্যাকশনে যেতে বাধ্য হয়েছে । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয়েছে । পুলিশ প্রায় অর্ধশত রাউন্ড কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ব্যবহার করে । নিরাপত্তার স্বার্থে ক্যাম্পাসে সাত প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হয় । রাতেও পুলিশ ক্যাম্পাসে অবস্থান করে । চবির সহকারী প্রক্টর চন্দন কুমার পোদ্দার সমকালকে বলেন , ' শিক্ষার্থীরা রড , পাথর ও লাঠি নিয়ে ক্যাম্পাসজুড়ে ভাংচুর ও তাণ্ডব চালিয়েছে । তারা সব অনুষদ ভবন ও শ্রেণী কক্ষ ভেঙে তছনছ করেছে । ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন করা হয়েছে । ' এই প্রথম ব্যাপক ভাংচুর গতকালের এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এই প্রথম ব্যাপক ভাংচুর ও ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটে । বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন , লাইব্রেরি , আইটি , চাকসু , কলা অনুষদ , বিজ্ঞান অনুষদ , সমাজবিজ্ঞান অনুষদ , ডাকঘর ও রাস্তার পাশের যাত্রী ছাউনিতে ভাংচুর চালায় । বিভিন্ন ভবনের জানালা - দরজায় ভাংচুরের পরও কমপক্ষে অর্ধশতাধিক শ্রেণীকক্ষ ও পরীক্ষাকক্ষেও ভাংচুর করে বিক্ষুব্ধরা । এ সময় প্রশাসনিক ভবনের সামনে ও শহীদ মিনার চত্বরসহ বেশ কিছু স্থানে রাস্তায় আগুন জ্বালায় শিক্ষার্থীরা । বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায় , প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কয়েক কোটি টাকা । গণআটক সংঘর্ষ ও ভাংচুরের সময় কমপক্ষে সাড়ে তিনশ ' ছাত্রকে আটক করেছে পুলিশ । আটককৃতদের নিকটস্থ হাটহাজারী থানায় ও নগরীর হালিশহর পুলিশ লাইনে নিয়ে যাওয়া হয় । জানা গেছে , আটককৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের কর্মী ও সাধারণ ছাত্ররা রয়েছে । পুলিশের ওপর হামলার জের ধরে এই গণআটকের ঘটনা ঘটেছে । চবি সহকারী প্রক্টর চন্দন কুমার পোদ্দার সমকালকে বলেন , ' পুলিশের ওপর হামলার জের ধরে তারা শিক্ষার্থী ধরে নিয়ে গেছে । এ বিষয়ে আমাদের কিছুই করার নেই । এটা পুলিশের বিষয় । ' জরুরি সিন্ডিকেট বৈঠক উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নিতে বিকেল ৪টায় উপাচার্য কার্যালয়ে জরুরি সিন্ডিকেট সভা বসে । বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য প্রফেসর ড . আবু ইউসুফের সভাপতিত্বে তার নিজ দফতরে বসে এ সভা । সভায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয় । এছাড়াও ভাংচুরের ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে চবি আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক জাকির হোসেনকে প্রধান করে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে । কমিটিকে আগামী সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে । চবি সিন্ডিকেট সদস্য একেএম তফজ্জল হক সমকালকে বলেন , ' পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আগামীকাল ( আজ ) থেকে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে । ভাংচুরের ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে । ' ক্ষোভ ও নিন্দা বর্ধিত বেতন ফির প্রতিবাদে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলা ও নির্যাতনের ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন । একই সঙ্গে বর্ধিত বেতন ফি প্রত্যাহারের দাবিও জানান তারা । চবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট , ছাত্র ইউনিয়ন , ছাত্র ফেডারেশন , বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল , বাংলাদেশ ছাত্রলীগসহ চবির বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ক্ষোভ ও নিন্দা জানান । ঢাকায় নিন্দা আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংবাদদাতা জানান , চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ধিত ফি প্রত্যাহারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলনে পুলিশি হামলা , ছাত্রদের গ্রেফতার ও বহিষ্কারের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন । এছাড়া আন্দোলনকারী ছাত্রনেতাদের মুক্তি ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা । গ্রেফতারকৃত ছাত্রদের মুক্তি দাবি ও ছাত্রদের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন । আরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রবীর সাহা , সৈকত মলি্লক প্রমুখ । চবিতে ছাত্রদের ওপর পুলিশি হামলার নিন্দা , গ্রেফতারকৃত ২১ ছাত্রের মুক্তির দাবিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগ ও বর্ধিত ফি প্রত্যাহারের দাবিতে রাজধানীর মুক্তাঙ্গনে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট । বক্তব্য রাখেন জনার্দন দত্ত নান্টু , রাহাত আহম্মেদ , হুসাইন আহমেদ , মলয় সরকার , বিপ্লব মণ্ডল , স্নেহার্দী চক্রবর্তী রিন্টু প্রমুখ । গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল ছাত্রজোট । বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী ( পুনর্গঠিত ) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক অনুপ কুণ্ডু , যুগ্ম আহ্বায়ক অনিন্দ্য আরিফ ও পিটু মাসউদ , বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি আবদুর রউফ ও সাধারণ সম্পাদক হিল্লোল রায় বিবৃতিতে গ্রেফতারকৃত ছাত্রদের মুক্তি , হয়রানিমূলক মামলা ও বর্ধিত বেতন ফি প্রত্যাহার এবং হামলাকারী পুলিশ সদস্যদের বিচার ও শাস্তি দাবি করে পৃথক বিবৃতি দিয়েছেন । - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - Amardesh চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ধিত বেতন ও ফি প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গতকাল পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষে কয়েকজন পুলিশসহ শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছে । পুলিশ শতাধিক রাউন্ড রাবার বুলেট , টিয়ার শেল ও ফাঁকা গুলি ছুড়েছে । সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দফায় দফায় সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস কার্যত রণক্ষেত্রে পরিণত হয় । এক পর্যায়ে পুলিশ যেখানেই শিক্ষার্থীদের পেয়েছে সেখানেই বেধড়ক লাঠিপেটা করে । শিক্ষার্থীরা এ পর্যায়ে বিভিন্ন হলে আশ্রয় নিলে পুলিশ সেখান থেকেও তাদের ধরে এনে পেটায় । পুলিশের হাত থেকে রেহাই পায়নি ছাত্রীরাও । টিয়ার শেল ও রাবার বুলেটের আঘাতে সাংবাদিকসহ প্রায় ২৫ শিক্ষার্থী মারাত্মকভাবে আহত হয় । আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ( চমেক ) ও চবি মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করা হয়েছে । সংঘর্ষের সময় ও পরে পুলিশ ২ শতাধিক ছাত্র - ছাত্রীকে আটক করে । চবি শামসুন্নাহার হলে ও পোস্টঅফিস এলাকায় হামলা চালিয়ে পুলিশ প্রায় অর্ধশতাধিক নিরীহ ছাত্রীকে লাঞ্ছিত করেছে । পুলিশ শামসুন্নাহার হলে কয়েক রাউন্ড টিয়ার শেলও নিক্ষেপ করে । আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানায় , পুলিশের এ ধরনের বর্বরোচিত হামলা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে আর কখনও হয়নি । এদিকে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেছে সিন্ডিকেট । গতকাল বিকাল ৪টায় চবির জরুরি সিন্ডিকেটে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় । সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গতকাল সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে ছাত্রদের এবং আজ সকাল ১০টার মধ্যে ছাত্রীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়া হয়েছে । চবি সিন্ডিকেট সদস্য আবু রুশদ জামিল মাহমুদ এ তথ্য জানিয়েছেন । তিনি জানান , এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে একটি মামলার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে । এছাড়া সংঘর্ষের ঘটনা তদন্তে ৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে সিন্ডিকেট । ফরেস্ট্রি ও এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সের প্রফেসর ড . মোহাম্মদ মহিউদ্দিনকে প্রধান করে এ কমিটি গঠন করা হয় । কমিটিকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করতে বলা হয়েছে । সিন্ডিকেট সভার পর বিকাল পৌনে ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ । আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা হলে অবস্থান করছে এই অভিযোগের ভিত্তিতে চবির ৬টি ছাত্র হলে এ তল্লাশি অভিযান চালানো হয় । এ সময় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে আটক ও মারধর করা হয় । বর্ধিত বেতন ও ফি বাতিলসহ তিন দফা দাবিতে গত ১৯ জুলাই থেকে ক্লাস বর্জন ও অবরোধসহ বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছে চবির সাধারণ শিক্ষার্থীরা । এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সাধারণ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করার চেষ্টা করে । সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শিক্ষার্থীরা চবির কাটা পাহাড় সড়ক দিয়ে প্রশাসনিক ভবনের উদ্দেশ্যে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে যায় । মিছিলটি শহীদ মিনার এলাকায় পৌঁছলে সেখানে আগে থেকে অবস্থান করা হাটহাজারী থানা পুলিশ মিছিলে বাধা দেয় । পুলিশ মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করে দিতে শিক্ষার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করে । এতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয় । শিক্ষার্থীরা এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে । পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পুলিশ রাবার বুলেট , টিয়ার শেল ও ফাঁকা গুলি ছোড়ে । পুলিশের টিয়ারশেলের আঘাতে দৈনিক কালের কণ্ঠের চবি প্রতিনিধি রাজিব নন্দীসহ ২৫ শিক্ষার্থী মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হয় । পুলিশ চবি শামসুন্নাহার ছাত্রী হলেও কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে । এছাড়া চবি পোস্টঅফিসের সামনে সংঘর্ষের সময় আশ্রয় নেয়া নিরীহ ছাত্রীদের ওপর ব্যাপক লাঠিচার্জ করে । পুলিশের টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছোড়ায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হয়ে চবির আইটি ভবন , বিবিএ অনুষদ ভবন , অগ্রণী ব্যাংক , চাকসু , পোস্টঅফিস , সমাজবিজ্ঞান অনুষদ এবং প্রশাসনিক ভবনে ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে । এ সময় গোটা ক্যাম্পাস পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় । পুলিশের লাঠিচার্জের প্রতিবাদে ছাত্রী হলসহ বিভিন্ন হলে অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে মিছিলে যোগ দেয় । এক পর্যায়ে আন্দোলনকারীদের ধাওয়া করে পুলিশ শহীদ মিনার এলাকা থেকে রেল স্টেশন এলাকায় নিয়ে যায় । এ সময় পুলিশকে তিন দিক থেকে ঘিরে আন্দোলনকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে । ঘটনার সূত্রপাত প্রসঙ্গে সহকারী পুলিশ সুপার ( হাটহাজারী সার্কেল ) বাবুল আক্তার বলেন , প্রথমে পুলিশের এক সদস্যকে শিক্ষার্থীরা ব্যাপক মারধর করে ডোবায় ফেলে দিলে পুলিশ লাঠিচার্জ করতে বাধ্য হয় । পুলিশি হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি প্রবাল মজুমদার বলেন , এ আন্দোলন কোনো ছাত্র সংগঠনের আন্দোলন নয় । এটা সাধারণ শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন । এ আন্দোলন দমাতে গিয়ে প্রশাসন পুলিশ লেলিয়ে দিয়ে সাধারণ ছাত্র - ছাত্রীদের ওপর যেভাবে হামলা চালানো হয়েছে তা এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অতীতের সব রেকর্ডকে ম্লান করে দিয়েছে । পুলিশি নির্যাতনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বেতন ও ফি বাড়ানোর পদক্ষেপ কোনোভাবে বাস্তবায়িত হবে না । বিশ্ববিদ্যালয় খুললে সাধারণ শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলন আবারও শুরু হবে । প্রবাল মজুমদার বলেন , ভিসি আবু ইউসুফের প্রশাসন পুলিশ দিয়ে যেভাবে ছাত্রীদের ওপর নির্যাতন নিপীড়ন চালিয়েছে তা একাত্তরের বর্বরতাকেও হার মানায় । আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি । উল্লেখ্য , চবি প্রশাসন ১৫ জুন থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে জরুরি সিন্ডিকেট ডেকে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বেতন ও ফি প্রায় দ্বিগুণ করে দেয় । ১৬ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর সাধারণ শিক্ষার্থীরা বর্ধিত বেতন ও ফি প্রত্যাহারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে । এতে প্রশাসন কান না দেয়ায় ২৬ জুলাই শিক্ষার্থীরা চবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে মানববন্ধন করার চেষ্টা করে । এ সময় চবি প্রক্টরিয়াল বডির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয় । এ ঘটনায় চবি প্রশাসন ১ শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে এবং ২৯ জুলাই ৩২ জনকে আসামি করে হাটহাজারী থানায় একটি মামলা করে । বর্ধিত বেতন ও ফি , বহিষ্কারাদেশ ও মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ৩১ জুলাই চট্টগ্রাম মহানগরীর ২নং গেট এলাকায় ৫ ঘণ্টা মূল সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে । ১ আগস্ট শিক্ষার্থীরা ফের একই এলাকায় বিক্ষোভ প্রদর্শনের চেষ্টা করলে পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর ব্যাপক লাঠিচার্জ করে এবং ২০ শিক্ষার্থীকে আটক করে নিয়ে যায় । বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা প্রায় ২৫টি গাড়ি ভাংচুর করে । এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল চবিতে আবারও বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে শিক্ষার্থীরা । http : / / www . amardeshonline . com / pages / details / 2010 / 08 / 03 / 37206
Download XML • Download text