ben-22
ben-22
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
অসামাজিক বলেছেন : আসুন আমরা ক্যাচাল মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করি
কোথায় যেনো পড়েছিলাম , জলবায়ু পরিবর্তনের সম্ভাব্য ক্ষতি মোকাবিলায় ক্ষতিগ্রস্থ দেশ হিসেবে ব্রিটেন বাংলাদেশকে ৭৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে চেয়েছিলো । সেটা বোধ হয় আর পাওয়া হলো না ।
আমরা আগামী এক বছরের মাথায় গল্প কবিতাকে বাংলাদেশের এক নাম্বার ওয়েব সাইট হিসেবে দেখতে চাই । আমার মনে হয় এ বেপারে আমরা পাঠকরা লিখকরা যতটা আন্তরিক , গল্প কবিতা ততোটা নয় । গল্প কবিতা বাংলাদেশের ওয়েব সাইট গুলোর জন্ন একটি মডেল হতে পারে । কেননা গল্প কবিতা লিখার মত এই রকম সৃজনশীল অনলাইন ভিক্তিক প্রতিযোগিতা বাংলাদেশে এই প্রথম । আমরা চাইনা গল্প কবিতা এখানেই থেমে থাকুক । আরো অনেক দূর পাড়ি দিতে হবে । সবে মাত্র শুরু । আর আমরা তো সাথেই আছিই । গল্প কবিতাকে আরও অনেক জনপ্রিয় করার জন্য প্রতিটি সদসসের নিজ নিজ ভাবনা গুলো শেয়ার করা হতে পারে প্রধান আলোচনার বিষয় ।
১১ । আপনি যদি আপনার প্রিয় সেটটি অনেকদিন ধরে ব্যবহার করতে চান , তাহলে আপনার উচিত হবে_যতোটা সম্ভব কম টেপাটেপি করা । বিশেষ করে অতিরিক্ত গেমস খেলার অভ্যাস মোটেই ভালো নয় । এতে আপনার আদরের সেটটি দুর্বল হয়ে যাবে অতি তাড়াতাড়ি ।
শামীম , বর্ণাকে কি ভুল ঠিকানা দিলেন ? আমার কেন জানি সন্দেহ হচ্ছে ।
অজিত বলেছেন : আমিও অনেকটা তাই । এখন এখানে পাচটা বাজে ।
gnucash - এ যদি কাজ না হয় , তাহলে VirtualBox - এ উইন্ডোজ ইনস্টল করে পীচটৃ চালান ।
দীন ইসলাম : বৃদ্ধ পিতামাতার ভরণপোষণ সন্তানের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে । একটি নির্ধারিত বয়সসীমার ফ্রেমে বেঁধে দিয়ে সন্তানদের কর্তব্য নির্ধারণ করে ' বৃদ্ধ পিতা - মাতা ভরণপোষণ আইন ' চূড়ান্ত করা হয়েছে । জাতীয় সংসদে উত্থাপিত সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নুর বেসরকারি বিলটি আমলে নিয়ে এ সংক্রান্ত একটি আইন আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকের মাধ্যমে ইতিমধ্যে চূড়ান্ত করেছে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় । আজ সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে বৃদ্ধ পিতামাতার ভরণপোষণ সংক্রান্ত আইনটি নীতিগত অনুমোদনের জন্য উঠছে । মন্ত্রিসভার অনুমোদন মিললে তা যাচাই বাছাই করে আইনি মতামতের ( ভেটিং ) জন্য লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগে পাঠানো হবে ।
অন্যান্য ওয়েবসাইট তাও মোটামুটি চলে , কিন্তু ইয়াহুর মেইল সেকশনে তো দেখি ঢুকাই যায় না । ইয়াহুর ওয়েবসাইটে না ঢুকে অন্য কোন সাইট থেকে কি ইয়াহু মেইল চেক করা সম্ভব , যেখানে কম স্পীড থাকলেও কোন সমস্যা হবে না ?
হাফিজ , ঢাবি , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ; প্রকৃত শিক্ষিত মানুষের মনের ভিতর কোন অন্ধকার থাকে না । পরিবার শিক্ষার সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীদের ভাল রেজাল্ট করার জন্য শিক্ষা দেয় । তাই ইভটিজিংসহ সকল প্রকার নারী নির্যাতন প্রতিরোধে পরিবারের অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে । শিশুকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে । মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পেইন টু ওয়ার্ক উইথ মেন এ্যান্ড বয়েজ আয়োজিত যুবক ও পুরুষদের নিয়ে সংহতি প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক একথা বলেন । তিনি আরো বলেন , ইভটিজিং প্রতিরোধে আজকের বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সংহতি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে তা ইভটিজিং প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখবে । অনুষ্ঠানে প্রথমে মোমবাতি প্রজ্জলন করে ¯ শ্লোগান দিয়ে প্রায় শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ইভটিজিংসহ বিভিন্ন নারী নির্যাতন না করার জন্য সংহতি প্রকাশ করা হয় । শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় । সংহতি প্রকাশ করতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন , বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ মীজানুর রহমান , শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক ড . আবুল হাসনাত , অ্যালমনাই এসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল রকীবউদ্দিন আহমেদ , ইউ এনডি এফ এর কান্ট্রি রিপ্রেজেনটিভ ড . নূর মোহাম্মদ , স্টেপস এর নির্বাহী পরিচালক রঞ্জন কর্মকার , এএসএফ এর নির্বাহি পরিচালক মনিরা রহমান , সেইভ দ্য চিলড্রেন এর প্রকল্প তত্ত্বাবধায়ক পিরোজুল ইসলামপ্রমুখ । অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেছেন আগামী বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ মো : শাইখ ইমতিয়াজ । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এমএ / এসএকে .
৫২ । যারা সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের প্রভুর সন্তুটি লাভের জন্য ডাকে ৮৭০ , তাদের তুমি বিতাড়িত করো না । তাদের কর্মের জবাবদিহিতা তোমার দায়িত্ব নয় , ৮৭১ এবং তোমার কর্মের জবাবদিহিতার দায়িত্ব তাদের নয় যে , তুমি তাদের বিতাড়িত করবে । করলে তুমি অন্যায়কারীদের [ একজন ] হবে ।
ঢাকা , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : দুর্নীতি দমন কমিশনের ( দুদক ) স্বাধীনতার পক্ষে সংসদীয় কমিটি ও অর্থমন্ত্রী অবস্থান নিলেও বিপক্ষে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী । আজ রোববার আইন , বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৪০তম বৈঠকে এ অবস্থানের কথা জানান মহাজোট সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী । নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে । জানা গেছে , দুর্নীতি দমন কমিশন আইন - ২০০৪ সংশোধনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ উত্থাপিত বিলে বিচারক বা বিচার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিসহ সরকারি কর্মকর্তা - কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলার আগে সরকারের অনুমতি নেয়া বাধ্যতামূলকের বিধান রাখার বিরোধিতা করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত ও সংসদীয় কমিটির সদস্যরা । বৈঠকে অংশগ্রহণকারী সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড . মহীউদ্দীন খান আলমগীরও তাদের পক্ষে অবস্থান নেন । তবে সংসদ কার্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন । মন্ত্রিপরিষদ এই বিলটির যে খসড়া প্রস্তুত করেছে তাতে কোনো পরিবর্তন আনার পক্ষপাতি নন তিনি । কমিটির সদস্য এডভোকেট রহমত আলী সাংবাদিকদের জানান , বৈঠকে অর্থমন্ত্রী ও কমিটির সদস্যরা মামলা করার ক্ষেত্রে সরকারের অনুমতি নেয়ার ওই বিধান রাখার বিরোধিতা করেছেন । তবে কৃষিমন্ত্রী ওই বিধানের পক্ষেই বলেছেন । তিনি বলেন , ' কমিটির সদস্যরা মনে করেন দুদককে এমনভাবে শক্তিশালী ও স্বাধীন করা প্রয়োজন ; যাতে কখনো প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আসলেও তারা যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন । ' এর আগে বৈঠক পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে কমিটির সভাপতি সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ওই বিধানের ব্যাপারে বলেন , ' অর্থমন্ত্রী ও কমিটির সদস্যরা এর পক্ষে নন । ' এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন , ' কৃষিমন্ত্রী চান একটি কার্যকর ও আইনের শাসন নিশ্চিতকারী বাস্তব অবস্থার উপযোগী আধুনিক আইন হোক । ' তিনি আরো বলেন , ' বিলের ড্রাফটে ( খসড়ায় ) যদি সবই থাকে তাহলে কমিটিতে কাজ করছে কেন ? ' সূত্র জানায় , গত ২৮ ফেব্রুয়ারি মতিয়া চৌধুরীই বহু আলোচিত এই বিলটি সংসদে উত্থাপন করেছিলেন । এর আগে বিলটি প্রণয়নের প্রক্রিয়া শুরুর পরই অভিযোগ ওঠে , দুদকের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে নিতেই সরকার এই আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে । উত্থাপিত বিলে বলা হয়েছে , ' জজ , ম্যাজিস্ট্রেট বা সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৭ ধারা প্রযোজ্য হবে । ' এ ধারায় বলা আছে , সরকারি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে জজ , ম্যাজিস্ট্রেট বা কোনো সরকারি কর্মকর্তা অপরাধ করেছেন বলে অভিযুক্ত হলে , সরকারি অনুমতি ছাড়া আদালত সেই অভিযোগ আমলে নিতে পারবেন না । এ জাতীয় অপরাধের মামলা কিভাবে কোন আদালতে চলতে পারবে , তা সরকার নির্ধারণ করে দিতে পারবে । দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ - এর ৩২ ধারা অনুযায়ী , এ ধরনের ক্ষেত্রে মামলা দায়েরে সরকারি অনুমতির প্রয়োজন নেই । এদিকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন , ' দুদক একটি স্বাধীন কমিশন হওয়া প্রয়োজন । এই স্বাধীনতা মানে তাকে শুধু অর্থনৈতিকভাবেই নয় ; প্রশাসনিক ভাবেও স্বাধীন হতে হবে । এটা শুধু পেনাল কোড ( দণ্ড বিধি ) দিয়ে হবে না । এর জন্য খুব দক্ষ ও প্রশিক্ষিত মাঠ কর্মী প্রয়োজন । ' তিনি আরো বলেন , ' মামলা তদন্তে পুলিশের উপর নির্ভর করলে চলবে না । এটাই কমিটির কনসেপ্ট ( ধারণা ) । কিন্তু বিলে এসেছে যে মামলার তদন্ত করতে হলে সরকারের কাছে অনুমতি নিতে হবে । তাহলে আর দুদক ' র দরকার কি ? এর জন্য তো পুলিশই আছে । ' দুদক ' র জন্য সাহসী ও নির্ভরযোগ্য আইন করা দরকার জানিয়ে তিনি বলেন , ' এটা ভাবলে চলবে না যে জরুরি অবস্থা এলে কি হবে । গণতন্ত্রের অব্যাহত ধারার মধ্যেই দুর্নীতিকে জয় করে জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার কথা ভাবতে হবে । ' তিনি আরো বলেন , ' কমিশন যাতে আবার স্বৈরাচারী বা অত্যাচারী না হয়ে যায় তাও দেখতে হবে । ' সুরঞ্জিত জানান , বিলটির ব্যাপারে আরো আলোচনা করবে কমিটি । এটি চূড়ান্তের আগে ইন্দোনেশিয়া , অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপীয় দেশগুলোর দুর্নীতি বিরোধী আইনের মডেল নিয়েও আলোচনা করা হবে । প্রয়োজনে এই বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জনে কমিটির পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধিদল বিদেশে পাঠানো হবে । পরবর্তীতে সকল মতামত ও পরিস্থিতি বিচার - বিশ্লেষণ করে বিলটি চূড়ান্ত করা হবে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এসকে / এইচএফ / এস / এআইকে / ১৯ . ০০ঘ . )
পদবির গর্ব বা অহংকার কিংবা লজ্জা , সবকিছুকেই ছাড়িয়ে যেতে পারে মানুষের উজ্জল বর্তমান । চেনা বামনের যেমন পৈতা লাগেনা ঠিক তেমনি উজ্জল একজন মানুষ কখনই তার পদবির কারনে অনুজ্জল হতে পারে না , হওয়া উচিতও না ।
লেখক বলেছেন : টেকনিক্যাল কিছু বিষয় তো অবশ্যই আছে । যেমন একটি কোম্পানীর ভাল আর্ন দেখেই শেয়ার কিনলে হবে না । আপনি শেয়ারটি কখন কিনছেন সেটাও গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যপার ।
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর কলোনীগুলোতে স্বতফুর্ত জাতীয়তাবাদী শক্তির উত্থান ঘটে । স্বাধীকার আন্দোলন দাপটের সাথে মাথা তুলে দাড়ায় । বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই কলোনীগুলো সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করে নেয় । নব্য স্বাধীন দেশগুলোতে আমেরিকা তার শক্তিশালী পুঁজি নিয়ে হুড়মুড় করে প্রবেশ করে । অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে তার নেতৃত্বে সহযোগী পুজিতান্ত্রিক দেশগুলো মিলে প্রতিষ্ঠা করল জাতিসংঘ । প্রতিষ্ঠানটির স্থায়িত্বের নিমিত্তে অর্থনৈতিক
কুমারখালী হট নিউজ : দূর্নীতি প্রতিরোধ সপ্তাহ - ২০১১ উপলক্ষে কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে । বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় শহরের গণমোড়ে উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি এ মানব বন্ধনের আয়োজন করে । মানব বন্ধনে বিভিন্ন স্কুল - কলেজের শিক্ষক - শিক্ষার্থী , ব্যাবসায়ী , মুক্তিযোদ্ধা সংগঠনসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ অংশ গ্রহণ করে । মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন , দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আব্দুল মুত্তালিম হোসেন , সেক্রেটারী আব্দুর রফিক বিশ্বাস , বীর মুক্তিযোদ্ধা আ . স . ম ওয়াহেদ পান্না , ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি এটিএম আবুল মনছুর মজনু প্রমুখ ।
আমানুর রহমান রণি , ১ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : প্রবিধান বহির্ভূতভাবে ঢাকা ওয়াসা বোর্ডের ডিএমডি ড . লিয়াকত আলীর চুক্তিভিত্তিক চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে । যা প্রতিষ্ঠানের ইতিহাসে এই প্রথম । তবে ওয়াসা কর্তৃপক্ষের দাবি মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্তে কোনো অনিয়ম হয়নি । গত ২২ মে ঢাকা ওয়াসার ১৮০তম বোর্ড সভায় উপ - ব্যবস্থাপনা পরিচালক ( রিসার্চ প্লানিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট ) ড . লিয়াকত আলীর চুক্তিভিত্তিক চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত অনুমোদন হয় । এই কর্মকর্তার চাকরির চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে আগামী ৭ জুলাই । ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে , বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক গত ১৩ জুন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে তার চাকরির মেয়াদ বাড়ানোর সুপারিশ পাঠানো হয়েছে । প্রবিধানমালা অনুসারে ওয়াসা বোর্ড পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে তিন বছরের জন্য একজন ডিএমডি নিয়োগ করতে পারে । অথচ পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করেই বোর্ড লিয়াকত আলীর চাকরির মেয়াদ তিন বছর বৃদ্ধির প্রস্তাব পাঠিয়েছে । ঢাকা ওয়াসার ইতিহাসে এভাবে কখনো কারো চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়নি । উল্লেখ্য , লিয়াকত আলীকে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ৬০ হাজার টাকা বেতনে নিয়োগ দেয়া হয় । তবে বর্তমানে তিনি ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা বেতন পাচ্ছেন । নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওয়াসার পদস্থ এক কর্মকর্তা বলেন , ড . লিয়াকত আলীকে নিয়োগ দেয়ার সময় ওয়াসার কর্মকর্তা - কর্মচারীরা আপত্তি জানিয়েছিল । এছাড়া লিয়াকত আলীর বিরুদ্ধে ওয়াসার পানির লাইন স্থাপনের কাজের অনুমোদনে দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়টি ' টক অব দ্য ওয়াসায় ' পরিণত হয়েছে । জরুরি ভিত্তিতে ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে উত্তরার পাকুরিয়া - যাত্রাবাড়ী এলাকায় পানির লাইন স্থাপনের এলটিএম পদ্ধতিতে টেন্ডার আহবানে ওয়াসার এমডির অনুমোদনের আগে ডিএমডি লিয়াকত আলী ফাইলে স্বাক্ষর করায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয় । এছাড়া ১৪ দিনের মধ্যে এলটিএম পদ্ধতিতে টেন্ডার আহ্বানের বাধ্যবাধকতা থাকলেও লিয়াকত আলী নথিটি এক মাস নিজের টেবিলে রেখে ৬ নভেম্বর তা ছাড় করেন । দীর্ঘদিন ফাইল আটকিয়ে রেখে জরুরি প্রয়োজনের কথা বলে ওই কাজটি এলটিএম পদ্ধতিতে করাতে সরকারের আর্থিক ক্ষতি সাধিত হয়েছে । এ সম্পর্কে ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ( এমডি ) প্রকৌশলী তাকসীম এ খান বলেন , এমডি ' র চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য প্রবিধানমালায় স্পষ্ট উল্লেখ থাকলেও ডিএমডি ' র ক্ষেত্রে নেই । এখানে কোনো অনিয়ম হয়নি । তিনি বলেন , এটা কারো চাপেও করা হয়নি । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এআরআর / টিএইচ / এমএইচ / ২২ . ৩৫ঘ . )
গত ৫ মে ২০১১ সেফ হোমে জিজ্ঞাসাবাদের নামে আমার বাবাকে যে মানসিক টর্চার করা হয় তার মধ্যে ১টি প্রশ্ন ছিল " আপনার সন্তানরা আপনাকে ঘৃণা করে না ? " আমি বলতে চাই যিনি এ প্রশ্নটি করেছেন সম্ভবত তার সন্তানেরা তাকে ঘৃণা করে আর তিনি সেই ঢ়বৎপবঢ়ঃরড়হ নিয়ে প্রশ্ন করেছেন । আমরা আমাদের বাবাকে ফেরেস্তার চেয়েও ভাল জানি , কারণ ফেরেস্তাদের স্বাধীনতা নেই খারাপ কাজ করার কিন্তু মানুষের আছে । যদি মানুষ এই স্বাধীনতাকে আল্লাহর দেয়া বিধান অনুযায়ী পড়হঃৎড়ষ করে তাহলে সে ফেরেস্তার চেয়েও ভাল হতে পারে ।
জড়িত বিষয়ের ঠিকানা : জয় , নোবেল , সংস্কৃতি , ঘটনা প্রসঙ্গ , রাশিয়া - সংস্কৃতি , জনপ্রিয় বিষয় , খবর
সংকট ঘনীভূত হতে থাকার ফলে শোষিত ও নির্যাতিত শ্রেণীসমূহ নানাভাবে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং তার অবসানের জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকে । এই প্রতিরোধের ক্ষেত্রে বুর্জোয়াদের একটা অংশও খুব সক্রিয় ভূমিকা পালন করে , কারণ প্রথমত , সামরিক শাসন একদিকে যেমন বুর্জোয়া শাসন ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজন হয় তেমনি অপরাপর শ্রেণীর সঙ্গে বুর্জোয়া শ্রেণীর একাংশেরই উপরও সেই শাসনের নির্যাতনকে বাদ দেওয়া সম্ভব হয় না । দ্বিতীয়ত , সামরিক শাসন বুর্জোয়া ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হলেও তা বুর্জোয়া রাজনৈতিক দলসমূহকে ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত রাখে । এই বঞ্চনার অবসান ঘটানোর উদ্দেশ্যেই বুর্জোয়া রাজনৈতিক দলসমূহ সামরিক শাসনের পরিবর্তে ' সংসদীয় ' বা বেসামরিক সরকার গঠনের জন্য ' গণতান্ত্রিক ' সংগ্রামে অবতীর্ণ হয় এবং শ্রমিক কৃষকসহ সব ধরনের মেহনতি জনগণকে নিজেদের পেছনে দাঁড় করাবার চেষ্টা করে ।
ব্লগ মাষ্টার বলেছেন : এত ছোট মেয়ে রেফারেন্স খুজে । মেয়ে ছাত্রী সংস্হা করে নাকি ?
ঠাকুরগাঁও , ১৫ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার ২নং কোষারানীগঞ্জ ইউনিয়নের নাককাটি আব্দুল জব্বার উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের পেছন থেকে নির্বাচন কমিশনের সিল , সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের স্বাক্ষর ও ভোটারদের টিপসই দেয়া ১১শ ' ব্যালট পেপারের মুড়ি ও কিছু অব্যবহৃত ব্যালট পেপার উদ্ধার করা হয়েছে । আজ বুধবার এ ঘটনা ঘটে । ঘটনা তদন্তে এএসপি ( সার্কেল ) ও উপজেলা নির্বাচন অফিসার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন । জনি গেছে , আজ দুপুরে ছাত্ররা বিদ্যালয়ের পেছনে প্রস্রাব করতে গিয়ে ব্যালট পেপারগুলো দেখতে পেয়ে প্রধান শিক্ষককে জানায় । বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে পরাজিত প্রার্থীরা সেখানে অবস্থান নেয় এবং বিক্ষোভ করতে থাকে । পরে সাব ইন্সপেক্টর মো . আমজাদ হোসেন ঘটনাস্থলে গিয়ে ব্যালট পেপার গুলো উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন । এ সময় এএসপি ( সার্কেল ) মো . মোশাররফ হোসেন ও উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো . ইকরামুল হক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন । মুড়ি গুলোর সাথে বেশ কিছু অব্যবহৃত ব্যালট পেপারও রযেছে । পরাজিত প্রার্থী মোস্তফা আলম বলেন , কারটুপি করে তাকে হারিযে দেয়া হয়েছে । এ সময় তিনি ফলাফল বাতিলের দাবি জানান । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এমআর / ২১ . ৫৫ ঘ . )
বুন্ডাবার্গ পরিদর্শনের পর তিনি এমারেল্ড শহরে যান । ১১ হাজার জনসংখ্যার এ শহরটিতে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ।
সুমন জানান , মিরপুরের প্রিন্স মার্কেট থেকে তিন কেজি গোশত কেনেন তিনি । বোনের মেয়ের মুখে ভাত অনুষ্ঠান করবেন বলে । গোশত কাটার সময় বিষয়টি তার চোখে পড়েনি । কিন্তু রান্নার সময় পাতিলে দৃষ্টি রাখামাত্রই তার চোখে রশ্মি ছুটে আসে । তিনি ভয় পেয়ে চিৎকার করেন ।
বুধবার : সরকার হঠাৎ করেই জ্বালানি তেল ও রূপান্তরিত গ্যাসের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে । আর এ কারণে গণপরিবহন খাতে সৃষ্টি হয়েছে সীমাহীন নৈরাজ্য । সরকারের এই কার্যক্রমকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন ?
লেখক বলেছেন : এইতো গুড বয় ! মোলাকাত হওয়া দরকার শীঘ্রই । ঈদ মুবারক কর্তাম্চাই !
ভারতীয় কোচ আনতে পারেনি হকি ফেডারেশন । আর্থিক কারণে ভারতীয় কোচ এস কে বানসালকে না আনতে পারায় স্থানীয় কোচ কাওসার আলীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে । এক বছরের জন্য দায়িত্ব পালনকালীন যদি বিদেশী কোচ আনা হয় , তাহলে জাতীয় দলের সাথে কাজ করবেন না বলে জানিয়েছেন কাওসার আলী । তিনি বললেন , বাইরের কোচ আনা হলে আমি থাকবো না । '
সেলি ডক হাসপাতালের চিত্র প্রকাশিত হওয়ার পর ব্রিটিশ জনগণ ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে । দুই লাখ সদস্যবিশিষ্ট ( যুদ্ধ প্রত্যাগত ব্রিটিশ সৈন্য ) রয়্যাল ব্রিটিশ লেজিওন আদালতের কাছে নির্দেশের জন্য চিকিৎসার ব্যাপারে প্রশ্ন তুলে আবেদন করে - ৮৬ বছরের ইতিহাসে এ ধরনের আবেদন এটাই প্রথম । ব্রিটিশ মিডিয়া সৈন্যদের জন্য অপর্যাপ্ত চিকিৎসার বিষয়ে , বিশেষ করে মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার চিকিৎসা বিষয়ে ব্যাপক প্রচার করে । এছাড়া সেনাবাহিনী থেকে অসামরিক চিকিৎসা পরিচর্যায় প্রত্যাবর্তনে জটিলতার বিষয়েও যথেষ্ট প্রচার হয় । আহতদের মোট সংখ্যা নিয়েও কারচুপির কথা বলা হয় । সরকারি হিসাবে দেখা যায় , ইরাকে মোতায়েন করা সৈন্যদের মধ্যে ২০০৩ সাল থেকে ২ হাজার ১২৩ জন সৈন্যকে মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য চিকিৎসা করা হয়েছে । কিন্তু আর্মি চ্যারিটিগুলো এ সংখ্যা আরো বেশি বলে দাবি করে । ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসে চিকিৎসাসেবা পাওয়ার সময় অত্যন্ত দীর্ঘায়িত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকার বেসরকারি স্বাস্থ্য পরিচর্যা প্রতিষ্ঠানে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করে । এ ব্যবস্থা কতটা ব্যাপক তা স্পষ্ট নয় । তবে এটা স্পষ্ট যে , ব্রিটিশ যুদ্ধ প্রত্যাগত সৈন্যদের মেডিকেল বিলের জন্য সরকারকে বিলিয়ন বিলিয়ন পাউন্ড অতিরিক্ত খরচ বহন করতে হবে । এমনকি বর্তমানে ব্রিটিশ সৈন্য বাহিনীতে কর্মরত সিনিয়র অফিসাররাও কীভাবে যুদ্ধ পরিচালিত হচ্ছে সে বিষয়ে প্রতিবাদের সুরে কথা বলছেন । ২০০৭ সালে চিফ অব দি আর্মি জেনারেল স্টাফ স্যার রিচার্ড ড্যানাট এক রিপোর্টে বলেন , ব্রিটিশ সৈন্যরা মনে করে যে , তাদেরকে অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে , তারা ক্ষুব্ধ এবং তারা ইরাকযুদ্ধে অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছে । তিনি মত প্রকাশ করেন , সদিচ্ছার ট্যাংক তখন বাষ্পে চলছে - অনেক অভিজ্ঞ সৈন্য এখন চলে যাওয়ার কথা বলছে । জেনারেল ড্যানাট আরো জোর দিয়ে বলেন , ইরাক যুদ্ধের অর্থই হলো যুক্তরাজ্য অন্য বহিঃশত্রুর মোকাবিলার জন্য প্রস্ত্তত নয় ( একথা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য বলে আমরা আগেই উল্লেখ করেছি ) ।
অনুসন্ধানে এ - ও জানা গ্যাছে , গতো বামফ্রন্ট সরকারের আমলে নাকি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যও নাম বদলের কথা ভেবেছিলেন । ২০১০ - এ আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সংস্থা ' স্যাফ্রন কনসাল্ট্যান্ট লিমিটেড ' কে সমীক্ষা করতে বলেছিলেন তিনি , পশ্চিমবঙ্গকে একটা নির্দিষ্ট শ্লোগান , নকশা বা লোগো দিয়ে কী ক ' রে সারা দুনিয়ায় পরিচিত করা যায় তা নিয়ে । রাজ্যের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন , ঐ অনর্থক কাজে স্যাফ্রনের খরচ সেবার ধরা হয়েছিলো ১ কোটি ভারতীয় মুদ্রা । আদাজল খেয়ে লেগেছিলেন অর্থমন্ত্রী অসীম দাশগুপ্ত । স্যাফ্রনের কর্মকর্তাদের সাথে বেশ ক ' বার বৈঠকও করেছিলেন তিনি । তখনই স্যাফ্রন ' বাংলা ' আর ' বঙ্গদেশ ' - এ দু ' টি নামের প্রস্তাব দেয় ।
হেল কমান্ডো - হুম নছিমন নিয়ে গেলে বাজেট হবে বলে মনে হয়
মেহেদী আকরাম এর প্রতিউত্তর : জানুয়ারি 10th , 2010 তারিখে 2 : 39 অপরাহ্ন ঘটিকায়
১ ) প্রকৃত ডেভেলপার শর্ত দিয়েছিলো ক্রেডিট বক্সে তার নাম থাকতে হবে । ২ ) মোস্তফা জব্বার ইচ্ছা করেই সব গোপন রেখেছে । ৩ ) মোস্তফা জব্বার নিশ্চয়ই চুক্তি অনুসারে ডেভেলপার কে টাকা দেয়নি । তাই সে ওরকম টেকনিকে ( Ctrl + Alt + Shift + P আর মাউস ক্লিক ) নিজের নাম রেখেছে ।
জগদীশ চন্দ্র বসু বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে ১৮৫৮ সালের ৩০ নভেম্বর তারিখে জন্মগ্রহণ করেন । তার পরিবারের প্রকৃত বাসস্থান ছিল বর্তমান বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্ভুক্ত বিক্রমপুর নামক স্থানের রাঢ়িখাল গ্রামে । তার বাবা ভগবান চন্দ্র বসু তখন ফরিদপুরের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন । এর আগে তিনি ১৮৫৩ থেকে ১৮৫৮ সাল পর্যন্ত ময়মনসিংহ জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন ।
বিশ্ব যখন নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত , শান্তির সুবাতাস যখন বিলুপ্তির পথে , চারিদিকে অন্ধকারাচ্ছন্ন সামাজিক পরিবেশ , রাজনীতির আকাশে অমানিশা , তখনই বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত হিসেবে আবির্ভূত হলেন মুহাম্মাদুর রাসূল ( সা . ) । তিনি পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও সর্বোত্কৃষ্ট মানুষ । মহান রাব্বুল আলামীন তাঁকে বিশ্ব জগতের শান্তিময় পুরুষ হিসেবে প্রেরণ করেছেন । আল্লাহ তায়ালা বলেন - আমি আপনাকে সারা জাহানের
ছবিগুলোর কারনে কয়েকদিনের মধ্যেই নাগরিকব্লগ ফেসবুকের মত ব্যান হবার ভাল সম্ভাবনা । রুবাইয়্যাত ভাই সাবধানে থাকবেন । আমি ঠাট্টা করছিনা । দেশের অবস্হা ভাল না ।
পোস্ট করা হয়েছে : সোম মে ০২ , ২০১১ ১২ : ১৬ পূর্বাহ্ন
এদিকে বিদ্যুত্ সংযোগ কেটে দেয়ায় প্রেসক্লাবের সদস্য এবং অভ্যাগতরা গতকাল দিনভর বহুমুখী সমস্যায় পড়েন । রাতে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে প্রেসক্লাবে ভূতুড়ে পরিবেশের সৃষ্টি হয় । বিদ্যুত্ না থাকায় চরম বেকায়দায় পড়তে হয় সাংবাদিকদের । সারাদিন ধরে মিডিয়া সেন্টার ও লাইব্রেরি বিদ্যুিবহীন থেকেছে । ট্যাংকিতে পানি তোলা সম্ভব না হওয়ায় বন্ধ হয়ে যায় পানি সরবরাহ । অবশ্য কর্তৃপক্ষ ক্লাবের একমাত্র জেনারেটরটি ব্যবহার করে জরুরি সার্ভিস চালু রেখেছে । বিভিন্ন অফিস কক্ষে মোমবাতি জ্বালিয়ে কার্যক্রম চালাতে দেখা গেছে । তবে সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় পড়তে হয়েছে সভা , সেমিনার করতে আসা সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে । সকাল ১০টায় বাংলাদেশ শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের আলোচনা সভা ছিল ভিআইপি লাউঞ্জে । বিদ্যুত্ না থাকায় এক ঘণ্টা পর আধো আলো - আঁধারে অনুষ্ঠানটি করতে হয় তাদের ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে , এবার সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার্থী হচ্ছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে । এ বোর্ডে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২ লাখ ৯ হাজার ১১৭ জন । রাজশাহী বোর্ডে প পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭৯ হাজার ১৩৫ জন । কুমিল্লা বোর্ডে পরীক্ষার্থী ৬৩ হাজার ৩৯ জন । যশোর বোর্ডে পরীক্ষার্থী ৮৭ হাজার ৮৪০ জন । চট্টগ্রাম বোর্ডে ৪৮ হাজার ৭৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে । বরিশাল বোর্ডে পরীক্ষার্থী ৩৬ হাজার ৩৪২ জন । সিলেট বোর্ডে পরীক্ষার্থী ৩০ হাজার ৯৬৫ জন । দিনাজপুর বোর্ডে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৭৫ হাজার ১০৬ জন ।
ধন্যবাদ ফারুক ওযাসিফ , মুয়িন পার্ভেজের অনুভূতির সঙ্গে একাত্ম হয়ে বলছি , আপনার এই তথ্যঋদ্ধ ও মমতামাখানো লেখাটির জন্যে । তবে কাজলরেখার গল্পটির ( যা বিভিন্ন প্রসঙ্গে আমারও মাঝেমধ্যে মনে পড়ে ) সূত্র ধরেই বলতে চাই , গল্পের শেষ কিন্তু অন্য রকম - একদিন সেই কাজলরেখা আবারও উঠে এসেছিল তার যথাযোগ্য অবস্থানে । গল্পের শেষটি যদি আমরা মনে না রাখি , গল্পের শেষটি যদি্ আমরা মনে না করিয়ে দেই তা হলে আমরা নিজেরা একসময় শর্মিলা বোসের অন্য কোনও প্রকরণ হয়ে উঠব অথবা হতাশার দিকটিই আমাদের বড় মনে হবে । প্রসঙ্গত জানাই , নীলিমা ইব্রাহিমের একটি সাক্ষাৎকার মিডিয়া আর্কাইভে দুই পর্বে বিভক্ত অবস্থায় সংরক্ষিত আছে । সাক্ষাৎকারটি পড়লে তখনকার উদ্যোগ সম্পর্কে আরও খানিকটা ধারণা পাওয়া যাবে । শেখ মুজিবের ' নষ্ট রক্ত ' শব্দ প্রয়োগ একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয় ; কিন্তু সেই সময়টির ইতিহাসকে আবেগের বাইরে দাঁড়িয়ে বিবেচনা করলে বোধহয় মুজিবের প্রতিও আমরা মমতা বোধ করব । শোনা যায় , এখন যিনি বিরোধী দলীয় প্রধান নেত্রী , তার ঘর ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রেও শেখ মুজিবের বিশেষ ভূমিকা ছিল এবং তার স্বামীকে ডেকে নিয়ে মুজিবকে বলতে হয়েছিল , ' এ আমার মেয়ে । ' এই যখন আমাদের বীরপুরুষ মুক্তিযোদ্ধাদেরও মনোভাব ( যা আপনি নিজেও তুলে এনেছেন যৌতুক , কবিতার অপ্রকাশিত বই প্রকাশ ইত্যাদি উদাহরণগুলির মাধ্যমে ) তখন অসহায় মুজিব যদি বলেন ' আমি এসব নষ্ট রক্ত দেশে রাখতে চাই না ' তা হলে তাকে সমালোচনার সময় নিশ্চয়ই সহৃদয়তার সঙ্গেই করা প্রয়োজন । বিষয়টি আসলেই তাৎপর্যপূর্ণ ,
ঢাকা , ২৬ জুন : হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক না করে স্বেচ্ছাধীন রেখেই হিন্দু বিবাহ রেজিস্ট্রেশন আইনের খসড়া প্রণয়নে একমত সংসদীয় কমিটি । রোববার জাতীয় সংসদের আইন , বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত . . . বিস্তারিত »
আপনার লেখার হাত চমৎকার , , সাবলিল আর সুন্দর , , , আর আমি সুন্দরের পূজা করি
দেখতে দেখতে গাজার সেই গণহত্যার দু বছর পেরিয়ে গেল । ২০০৯ সালে গাজায় ইসরায়েলিদের গণহত্যার শিকার হয়েছিলো তিন বোন । তাদের বাবা ডাক্তার ইজেলদীন আবুয়েলেইশ পেশাগত কারণে ইসরাইলেও ছিলেন সুপরিচিত - ইসরাইলের অসংখ্য বন্ধ্যা মেয়ে মা হতে পেরেছেন তাঁর সুপরামর্শে । অথচ ইসরাইলের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসে সন্তানহারা হতে হয়েছে তাঁকে । আর ইসরাইলে তাঁর পূর্বপুরুষের আবাস অবৈধভাবে দখল করে সেখানে আবাস গড়ে তুলেছে জেনারেল ও প্রাক্তণ প্রধানমন্ত্রী অ্যারিয়েল শ্যারন - যদিও সেখানে বসবাস করার বদলে শ্যারনকে এখন বসবাস করতে হচ্ছে অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে । তারপরও ইজেলদীন ইসরাইলীদের ঘৃণা করেন না , তবে প্রত্যাশা করেন , অবশ্য ইসরাইলের উচিত তাঁর কাছে ক্ষমা চাওয়া । ইজেলদীন এখন কানাডায় আশ্রয় নিয়েছেন , পড়াচ্ছেন টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে । অতি সম্প্রতি তিনি বই লিখেছেন , আই শ্যাল নট হেট । এসব নিয়ে গত রোববার ব্রিটেনের দৈনিক অবজারভার - এ ছাপা হয়েছে একটি প্রতিবেদন - যা পড়া যাবে এখান থেকে ।
একটি পরিশীলিত সমাজ ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার মাধ্যমে আমরা তাঁর প্রতি সত্যিকার অর্থে সম্মান প্রদর্শন করতে পারি ।
অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ , অজ্ঞতা ও দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জরিত উখিয়া উপজেলার ৬৫ শতাংশ পরিবারের শত শত শিশু কি . . .
কোমোডো ড্রাগনরা কিন্তু বন্দীদশা মোটেও পছন্দ করে না । তাই তাদের ধরা সম্পূর্ণ নিষেধ বলেই ঘোষণা করেছে ইন্দোনেশিয়ার সরকার । ' ৬৮ সালে ইন্দোনেশিয়ার বাইরের চিড়িয়াখানাগুলোতে সাকুল্যে আটটি কোমোডো ড্রাগন ছিলো । এখন সম্ভবত একটিও নেই । ইন্দোনেশিয়ার সরকার রিনৎজা দ্বীপকে অভয়ারণ্য ঘোষণা করেছে । ওখান থেকে ড্রাগন ধরা বা বাইরে রপ্তানি করা এখন সম্পূর্ণ নিষেধ । কোমোডো ড্রাগনের গড় আয়ু বিশ বছর । তবে এদের প্রজনন প্রক্রিয়া এখনও অজ্ঞাত । সাধারণত আট থেকে নয় ফুট লম্বা হলেও ১৯৩৩ সালে সেণ্ড লুই চিড়িয়াখানায় ১০ ফুট ২ ইঞ্চি লম্বা একটি ড্রাগনের কথা জানা যায় । ওজন ছিল ৩৬৫ পাউণ্ড । সম্ভবত সেটাই এ যাবৎকালের সবচে বড় গিরিগিটি । কোমোডো ড্রাগন আবার বেশ পেটুক স্বভাবের । এদের খাওয়ার দৃশ্যটিও দেখার মতো । বলা হয় , লম্বা চেরা জিভ দিয়ে এরা খাবারের গন্ধ শুঁকে নেয় । এদের দাঁত করাতের মত ধারালো , শক্তিশালী চোয়ালে চেপে ধরে শিকারের গোটা শরীর ছিন্নভিন্ন করে ফেলে । হাড় , চুল , নাড়িভুঁড়ি সবই খেয়ে ফেলে , কিছুই বাদ দেয় না ।
সময়২৪ : ব্রিটেনে উচ্চ ক্ষমতা সমপন্ন ব্রডব্রান্ড প্রযুক্তির ইন্টারনেট সেবায় এগিয়ে থাকবে গ্রামগুলো । ডেভন , সামারসেট , নর্ফোল্ক এবং উইল্টশায়ারের বাড়ি ঘরগুলোয় সংযোজন দেয়া হবে সবচেয়ে দ্রুত গতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট লাইন । ২০১৫ সালের মধ্যে ব্রিটেনকে আধুনিক ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে ব্রিটিশ সরকার এই ঘোষনা দিয়েছে । সরকারের এই পরিকল্পনার আওতায় ব্রিটেনের প্রতিটি কাউন্টি ৫৩০ মিলিয়ন পাউন্ড করে বরাদ্দ পাবে । ডিপার্টমেন্ট ফর কালচার বলেছে , আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ব্রিটেনের স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এই অর্থ পাবে । কালচার সেক্রেটারি জেরেমি হান্ট বলেছেন , এটি আমাদের ব্রিটেনের প্রত্যেক কমিউনিটির দ্রুত গতির উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সুবিধা নিশ্চিত করার পরিকল্পনারই অংশ ।
ঘরে ফ্যান চলছে . . . . কোন এলাকায় বাতাস কোনদিকে যায় দেখতে চান ? ঠিক আছে . . . . . যে কোন একটা অ্যারোসল স্প্রে নিয়ে আসুন । মশার থাকলে মশা মারার স্প্রে নেন আর না থাকলে এয়ার ফ্রেশনার কিংবা বডি স্প্রে - ও নিতে পারেন । ফ্যানের তলে আনুভুমিক ভাবে স্প্রে করুন . . . . নিঃসন্দেহে সব স্প্রে নিচের দিকে যাচ্ছে । এবার দেয়ালের দিকে স্প্রে করুন . . . . উপরের দিকে যাচ্ছে নাকি ! কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার ঘরে বাতাসের গতিপ্রকৃতি আপনার কাছে ফকফকা হয়ে যাবে । আমি খাটের তলের মশা মারতে চাইলে ফ্যান হালকা করে ছেড়ে মেঝে বরাবর একটু স্প্রে করি , বাকী কাজ বাতাস করে . . . . আবার পর্দার পেছনের মশা মারতে পর্দার নিচের দেয়াল বরাবর স্প্রে করি - - কেন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন !
আচ্ছা আপনাদের সাইটের ব্লগ গুলো কি আবার বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করবেন ? মানে টেকনোলজি টুডে ম্যাগাজিনে ব্যবহার করবেন নাকি ? আমার পোস্ট প্রকাশ করার করার ক্ষেত্রে আমার কতটুকু কপিরাইট থাকবে ? মানে আমাকে না জানিয়ে যে কোন সময় এগুলো অন্যের নামে চালাবে নাকি আবার ?
আসলে এটা আমারও বলা যায়না । বেশির ভাগ সময় ছোট ভাই এটা নিয়ে ঘোরাফেরা করে । তাই এখন একটা কেনার ধান্দায় আছি ।
ঢাকা , এপ্রিল ২৭ ( বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ) - পুঁজিবাজার তদন্ত প্রতিবেদন ' প্রকাশ ও আপত্তিজনক মন্তব্যের ' অভিযোগে কমিটিপ্রধান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পদ ছাড়তে লিগ্যাল নোটিস দিয়েছেন এক আইনজীবী ।
নয়া নাবিক বলেছেন : দ্বিদলীয় স্বৈরশাসন থেকে মুক্তি চাই । দ্বিদলীয় স্বৈরশাসন থেকে মুক্তি চাই । আমাদের সাথে যোগ দিন ।
প্রজন্ম ফোরাম » রোমাঞ্চ » ভ্রমণ » ভ্রমন বিষয়ক সাহায্য চাই .
শুধু হালকা পাতলা ব্যবহারকারী নন . . . হেভি ডিউটি ব্যবহারকারী হলেও লিনাক্স বেস্ট চয়েস . . . .
মাদক ব্যবসায়ী , সন্ত্রাসী , মলমপার্টি , ইয়াবাসেবী , গাড়ি চোর , জল্লাদ , ছিনতাইকারী - এই ধরনের রহস্যময় চরিত্রের মনের কথা জানাতে বাংলাভিশনে প্রচার হচ্ছে ভিন্নধর্মী আয়োজনের অনুষ্ঠান ' ওয়ালটন মনের কথা ' । শামীম শাহেদের প্রযোজনায় এই অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করেছেন আফসানা মিমি । অনুষ্ঠানটি সম্পর্কে শামীম শাহেদ বলেন - ' মূলত এই ধরনের মানুষদের অপরাধ বিষয়ক তথ্যগুলোই সব সময় আমাদের সামনে আসে । কিন্তু
চাঁদপুরে ভুয়া সনদপত্র দেখিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি পাওয়া পুলিশের এক কন্স্টেবলকে আটক করা হয়েছে । বৃহস্পতিবার বিকেলে নোয়াখালী পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার থেকে নূরুল ইসলাম ( ২০ ) নামে ওই যুবককে আটক করে চাঁদপুর সদর মডেল থানা . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
কাদামাটি নোনাজল চাষবাস এই তিনের সমন্বয়ে জীবনযাপন করা বাঙালি যখন অস্ত্র হাতে তুলে জীবন বাজী রেখে দেশের স্বাধীনতার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তখন সারা বিশ্ব অবাক তাকিয়ে ছিল ! নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে জয়ী জাতির যে ভাবমূর্তি গড়ে উঠেছিল মাত্র চার বছরের মধ্যে তা ধুলোয় মিশে যায় । সপরিবারে জাতির জনককে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয় । স্তম্ভিত বিশ্বকে , পুরো বাঙালি জাতিকে আরো স্তম্ভিত করে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা পুরস্কৃত হন । দেশে - বিদেশে তাদের পুরস্কৃতও করা হয় । এক জঘন্য ইনডেমনিটি আদেশ জারি করে সেই আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচারের পথও রুদ্ধ করে দেওয়া হয় । এর পর থেকেই এই জাতির যে শিশুটি জন্মেছে সেও বড় হয়ে জেনেছে এই আমাদের দেশ ! যেখানে জাতির জনককে হত্যা করার পরও জাতি সেই খুনিদের বিচার করতে পারেনি ! এটা যে এই জাতির জন্য কতটা গ্লানির আর কতটা কষ্টের তা বাইরের কেউ আমাদের মত উপলব্ধি করতে পারবেন না । সেই থেকে আমরা কেবলই অসহায় নিরূপায় প্রহর গুনে চলেছি । নিজেদের অর্জিত স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্বের সেই স্বর্নজ্জল দিনগুলো স্মরণ করেছি এবং এমনই একটি দিনের প্রতীক্ষায় থেকেছি । রায়ে ১৫ জনের মৃত্যুদণ্ড দেন জেলা ও দায়রা জজ কাজী গোলাম রসুল । রায় ঘোষণার পর ১১ বছরেও তা কার্যকর হয়নি । নিয়মরীতি অনুসরণের পরামর্শ অথবা বিচারপতিদের বিব্রতবোধের কারণে কিছুটা বিলম্বের পরও ২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর বিচারপতি মোঃ রুহুল আমিন এবং বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক বিভক্ত রায় দেন । সে রায়ে বিচারপতি রুহুল আমিন ১০ জনের এবং বিচারপতি খায়রুল হক ১৫ জনের মৃত্যুদণ্ডই অনুমোদন করেছিলেন । এর নিষ্পত্তি করে ২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল তৃতীয় বিচারপতি ফজলুল করিমের দেওয়া হাইকোর্টের রায়ে মোট ১২ জনের মৃত্যুদণ্ডের অনুমোদন পাওয়া যায় । তারপর আবার এই বিচার কাজ থেমে যায় । বলা ভাল - থামিয়ে দেওয়া হয় । ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার ক্ষমতাসীন হলে আমরা আবার আশায় বুক বাঁধি - এবার নিশ্চই বঙ্গবন্ধুর খুনী কুখ্যাত সেই জাতির কলঙ্কগুলোর বিচার সম্পন্ন হবে । এত কিছুর পরও খুনিরা থেমে থাকেনি । আজকের এই রায় ঘোষণার আগে তাদের দোসররা একের পর এক নাশকতা ঘটাতে চেয়েছে , পরিস্থিতি ওলটপালট করে আবার এই রায়কে থামিয়ে দিতে চেয়েছে । ২১টি বছর ধরে এই বিচার এবং রায় নিয়ে এদেশের মানুষের উৎকণ্ঠায় কেটেছে । যে বিচার শেষ করা না হলে এই জাতির পাপমোচন হতো তা , যে বিচার শেষ করা না হলে এই জাতি সভ্য বিশ্বে মাথা তুলে বলতে পারত না যে আমরা লড়াই করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিলাম , যে রায় না হলে প্রমাণ করা যেত না যে এই দেশটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অধীনে স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে , সেই ঐতিহাসিক রায় আজ ঘোষিত হলো । ২০০০ সালের ১৪ আগষ্টে খুনিদের ফাঁসীর আদেশ দিয়ে যে রায় ঘোষিত হয়েছিল আজ সেই রায়কেই বহাল রাখলেন সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতিদের বেঞ্চ । এখন আমরা বলতে পারি - আমরা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করেছি । এখন আমরা বলতে পারি হে জাতির পিতা তোমায় আমরা রক্ষা করতে পারিনি , তোমার সাধের বাংলা তোমায় তোমার প্রাপ্ত আয়ু অব্দি লালনও করতে পারেনি , কিন্তু তোমাকে যারা নির্মম ভাবে হত্যা করে জাতির মাথায় এক কলঙ্কের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছিল আজ আমরা তাদের বিচার করতে পেরেছি । আজ আমরা তোমার খুনের বদলা নিতে পেরেছি ।
ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজটি ৫০০X৬০০ বা এরকম টাইপের রেজুলেশন ইমেজটি দিন
পোস্ট করা হয়েছে : বুধ মার্চ ০৩ , ২০১০ ১০ : ৩৩ পূর্বাহ্ন
" … … . যদি থাকতো তবে তোর বাপ - দাদারাও দাসীগমন করতো ১৫০০ বছর ধরে গাধা বেশী বোঝে । ছাগল , বাংলাদেশে দাসী গমনের একটা নমুনা দে দেখি ? বলছি না , ই৭৭ সাল থেকে কোরান চচা করি আমার চে বেশি বুঝিস না ? উদাহরন দিয়ে কথা কবি নয়তো আবারো পাচায় লাথি খাবি । "
সৈয়দ সফি : ২৯তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ সংক্রান্ত কমিশনের ২৮ - ০২ - ২০১১ তারিখের ৮০ . ২০০ . ০৬৪ . ০০ . ০০ . ০০৩ . ২০১০ - ১১৯ নং বিজ্ঞাপনে তথ্য বিভ্রাট বা প্রশাসনিক কারণে ৪৮ জন প্রার্থীর ফলাফল স্থগিত রেখেছিল । তন্মধ্যে ৪২ জন প্রার্থীর কাগজপত্র / সনদপত্র / ডকুমেন্ট যথাযথ হওয়ায় সরকারী কর্ম কমিশনের ০৯ - ০৬ - ২০১১ তারিখের ৬ষ্ঠ বিশেষ সভায় নিম্নোক্ত ৪২ জন প্রার্থীর স্থগিত ঘোষিত ফলাফল ঘোষণার বিষয়ে কর্ম কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে । বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন সচিবালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয় । কর্ম কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্যাডার ভিত্তিক সুপারিশকৃত প্রার্থীদের রেজিঃন ¤ ¦ র হচ্ছে সাধারণ ক্যাডারের পদসমূহ ঃ বিসিএস ( প্রশাসন ) ঃ ০৩১২১৫ , ০৭১৯১৫ , ০৬২০০৩ , ০২৫৭২৯ , ০১৬৩৮২ , ০১২৭৮৫ , ০৭৪১৭০ = ০৭ জন ; বিসিএস ( পুলিশ ) ঃ ০০৮৬৭৯ , ০০৬০৬৭ = ০২ জন ; বিসিএস ( পররাষ্ট্র ) ঃ ০৭০৪৫৫ = ০১ জন ; বিসিএস ( শুল্ক ও আবগারী ) ঃ ০৩৭৯০৪ = ০১ জন ; বিসিএস ( ইকোনোমিক ) ঃ ০০৫৯০৬ , ০৬৭৪৯৩ , ০৬১১৩৫ = ০৩ জন ; বিসিএস ( সমবায় ) ঃ ০১৭৩৪৬ , ০০৫০৫৩ = ০২ জন ; বিসিএস ( কর ) ০২৪৮৪২ = ০১ জন এবং বিসিএস ( পরিবার পরিকল্পনা ) ঃ ০৫৪৫৪৯ = ০১ জন । প্রফেশনাল ক্যাডারের পদসমূহ ঃ বিসিএস ( সাধারণ শিক্ষা ) প্রভাষক , ইংরেজী ঃ ০৪৯৯৭৫ = ০১ জন ; বিসিএস ( সাধারণ শিক্ষা ) প্রভাষক , ভূগোল ঃ ০১১৬৪১ = ০১ জন ; বিসিএস ( সাধারণ শিক্ষা ) প্রভাষক , রাষ্ট্রবিজ্ঞান ঃ ০১৩৭৫৯ = ০১ জন ; বিসিএস ( সাধারণ শিা ) প্রভাষক , প্রাণিবিদ্যা ঃ ০৬২৫৪৬ = ০১ জন ; বিসিএস ( সাধারণ শিা ) প্রভাষক , মার্কেটিং ঃ ০৫১৫৪৭ , ০১৩১৫৬ = ০২ জন ; বিসিএস ( সড়ক ও জনপথ ) সহকারী প্রকৌশলী ( সিভিল ) ঃ ০৪৯৬৯০ = ০১ জন ; বিসিএস কৃষি ( কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা / প্রশিক ) ঃ ০১০০৭১ , ০০৯৭৯৩ = ০২ জন এবং বিসিএস ( স ¦ াস্থ্য ) সহকারী সার্জন ঃ ০০৪২৩৫ , ০০৪২১৫ , ০০৪৩৮৭ , ০২৭৮৬৬ , ৫২৩৩৮১ , ০২১২৭৯ , ০২৪৮৩৪ , ০০৫১৭২ , ০১৮৫৯২ , ০৩২২৭৭ , ০২১৮১১ , ০৩৪২৩৫ , ০০৪৫০৯ , ০০১৭৩৪ , ৪১৩৩৪১ = ১৫ জন । উল্লেখ্য , সুপারিশ প্রণয়নকালে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে । পরবর্তীকালে যে কোনো সময় কোনো প্রার্থীর যোগ্যতার ঘাটতি ধরা পড়লে , দুর্নীতি , অসত্য তথ্য প্রদান বা অন্য কোন ক্ষেেত্র যেমন চাহিদাকৃত কাগজপত্রাদির ঘাটতি থাকলে বা কোন গুরুতর ( ংঁনংঃধহঃরাব ) ভুল ত্র " টি পরিলতি হলে তার মনোনয়ন বাতিল বলে গণ্য হবে । মেডিক্যাল বোর্ড কর্তৃক স ¦ াস্থ্য পরীক্ষায় যোগ্য ঘোষণা ও যথাযথ এজেন্সি কর্তৃক প্রাক নিয়োগ জীবন - বৃত্তান্ত যাচাই এর পর প্রার্থীদের নিয়োগ দেয়া হবে ।
মন্ত্রী - বচন কার কানে যায় সবার কানেই তুলো_ ' রোজার মাসে দাম কমাব ? নীতিকথা ভোলো । এগারো মাস তাকিয়ে থাকি এই মাসেরই আশায় দাম বাড়িয়ে ভরব পকেট মন্ত্রী ব্যাটা শাসায় ! গরিব লোকে কষ্ট পেলে আমার কি যায় আসে ? রোজাও রাখি , দামও বাড়াই তাই তো রোজার মাসে ।
আমার ট্রেডমার্ক স্ট্যাটাসটা কেউ আমার মেরে দিয়েন না । "
এখন এইখান থেকে যেই ছবিটি আপনি চাচ্ছেন তা বেছে নিন অথবা অন্য কোন ছবি হলে তার লিঙ্কটি দিয়ে দিন । এবং insert বাটনটি ক্লিক করুন দেখবেন ছবি যোগ হয়ে গেছে ।
মহাজোট সরকারের ২ বছরে সবচেয়ে ব্যর্থ শিক্ষাখাত । শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত । অথচ এই শিক্ষাখাতকেই সবচেয়ে সফল বলে প্রচারণা চালানো হচ্ছে । শিক্ষাখাতের সফলতার বিষয়টি নিছকই গুজব । কেউ একবার কিছু মিডিয়াতে বললে , কোন চিন্তা - ভাবনা ও যাচাইবাছাই না করে অনেকে সেটাতেই তাল মেলাতে থাকে । আর মহাজোট সরকারের শিক্ষাখাতের সফল হওয়ার বিষয়টি সেরকমই । সরকারের ২ বছরে সবচেয়ে ব্যর্থ শিক্ষাখাত । কারন ১ . শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নজিরবিহীন ডিজিটাল সন্ত্রাস ২ . পাবলিক পরীক্ষায় ৭২ স্টাইলে নকল উৎসব , সহজ প্রশ্ন ও খাতা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে অধিক পাশ করানোর নির্দেশ ৩ . সমাপনী পরীক্ষার নামে ফি বানিজ্য ও শিক্ষার্থীদের অকালে ঝরে . . .
কালবেলা বলেছেন : হয় গর্জে উঠে বীরের মত মরো বাঙালী না হয় রাজনীতিবিদদের বেশ্যা হয়ে থাকো
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি : বাংলাদেশের সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে বহুল জনগোষ্ঠীর খাদ্য চাহিদা মেটানোর সাথে সাথে পুষ্টির চাহিদা পূরণের লে সরকার দেশে আনতে যাচ্ছে বিশ্ব ধান গবেষণা ইনস্টিটিউড ( ইরি ) কর্তৃক উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল ও ভিটামিন - এ . . .
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : প্রথমবারের মতো সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে ( এসইসি ) চতুর্থ সদস্য হিসেবে আব্দুস . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
হয়তো তুমি পাশেই আছো তবু তোমায় ছুঁতে কি পাই তোমার বুকে ব্যথা ছিলো কেমন করে কথা দিয়ে সেই ব্যথাতে আঙুল বুলাই
প্রেখ্টঃ অথবা যেভাবে ঘটনা ঘটছিল তা নিয়ে ধারণাগত ভিন্নতা ছিল । আমি বলতে চাইছি , এই মতদ্বৈধতা কি সুনির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে ছিল ? এটা কি মার্কিনিদের প্রত্যাহারের বিষয়ে , নাকি আগের প্রতিবেদনগুলো নিয়ে ?
আরেকজন বলল যে লিনাক্সে নাকি জিপি আর বাংলালিঙকের মডেম ইন্সটল করা যায় না , কারন জিপি বাংলালিংক নাকি লিনাক্সের সাপোর্ট দেয়না । আর লিনাক্স যদি এতই ভালো হয় তাহলে কেন দোকানে কম্পিউটার কিনলে উইন্ডোজ ভরে দেয় ? তাহলে কি ওরা জেনেশুনে খারাপ জিনিস দিচ্ছে ?
অর্থমন্ত্রী জানান , " কমিটির সুপারিশগুলো হলো - সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন পুনঃগঠন , স্টক একচেঞ্জ দু ' টির ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন , স্টক এক্সচেঞ্জ ও এইসি ' র মধ্যে সমন্বয় , প্লেসমেন্ট তৈরি , সম্পদ পুনঃমূল্যায়ন নীতিমালা , বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে মূল্য বিকৃতি রোধকল্পে বিধান প্রণয়ন অন্যতম । "
ভদ্রলোক মনের অজান্তে তোরণের কাছে চলে এসেছেন । মনের অজান্তেই গেট দিয়ে বের হয়ে যাচ্ছেন । কোথায় যাবেন কে জানে ! গেট দিয়ে কারা বের হয়ে যাচ্ছে তা নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নেই । আমার প্রতি নির্দেশ ওয়ান ইলেভেনের পর থেকে তোরণের মধ্য দিয়ে কারা প্রবেশ করে শুধু তাদের হিসাব রাখা । রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত থেকে শুরু করে দ্রব্যমূল্য সন্ত্রাসী , পণ্যমূল্য সন্ত্রাসী , চাঁদাবাজ নেতা যারাই এই তোরণ দিয়ে প্রবেশ করেছে আমি সবার তথ্য টুকে রেখেছি ।
ভাস্কর্যটি যেন ইঙ্গিত করছে , এদেশের তরুন প্রজন্ম , অন্যায় অনৈতিকতার বিরুদ্ধে যুদ্ধে এবং একটি সুন্দর দেশ গড়ার জন্যে বদ্ধপরিকর
নোট : শুধু ইমো দিয়ে পোস্ট না বরং উপরের সাদা অংশে লেখা আছে ।
তিনি বলেন , ' ' প্রধানমন্ত্রী বিএনপিকে সংসদে আসার আহ্বান জানিয়েছে বলেছেন , ' আপনারা সংসদে আসুন । আপনাদের সব আসনে খালি পড়ে আছে । ' কিন্তু তারা সংসদে আসেন না । ' '
লেখক বলেছেন : পাহাড়ি নারী পুরূষদের হিংস্র পশু বলছেন ?
দেশ বিরোধী চুক্তি সাক্ষর , পুলিশ বাহিনীকে গুন্ডা বাহিনী হিসেবে কাজে লাগানো , দেশকে ইচ্ছাকৃত ভাবে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাওয়া নিয়ে ১ / ১১ মত কোন ষড়যন্ত্রের আশংকা করছেন তিনি । ১ / ১১ ষড়যন্ত্রে কোন প্রানহানী না ঘটলেও এবারের পরিস্থিতিতে অনেক প্রানহানী ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি সন্দেহ প্রকাশ করছেন । অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি শফিক রেহমানকে ফুলের তোড়া উপহার দিয়ে বরন করে নেন আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম ডালিম । স্বরচিত কবিতা উপহার দিয়েছেন আফসানা আমিন । এছাড়া বিশেষ অতিথি নাজিম উদ্দিন আলম কে ক্রেষ্ট উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আয়োজক বৃন্দ । নাজিম উদ্দিন আলম তাঁর বক্তব্যে সরকারের মানবাধীকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে আগামী ২২ শে জুলাই পৃথিবীব্যাপী বাংলাদেশ দুতাবাস ঘেরাও ও গন বিক্ষোভে সকল সচেতন প্রবাসীকে যোগদানের আহবান জানান । অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেনঃ যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাধারন সম্পাদক মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল , সাবেক সাধারন সম্পাদক জিল্লুর রহমান জিল্লু , যুগ্ম সাধারন সম্পাদক আনোয়ার হোসেন , জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা কুনু , যুবদল সাধারন সম্পাদক আবু সাইয়েদ আহমেদ সহ আরো অনেকে । দেড় শতাধিক প্রবাসীদের উপস্থিতিতে এই অনুষ্ঠান নৈশভোজের মাধ্যমে সমাপ্তি করা হয় ।
গত ১০ অক্টোবর মুনতাহা কারিনের সঙ্গে চট্টগ্রামের একটি সরকারি কলেজের শিক্ষকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল ।
তিনি বলেন , দেশের মানুষ আজ এই সরকারকে ধিক্কার জানাচ্ছে । গণতন্ত্রের কথা বলে এই সরকার আজ অন্যদের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিচ্ছে । মুখে গণতন্ত্রের কথা বললেও প্রকৃত অর্থে সরকার বাকশালী আচরণ করছে । তিনি বলেন , দেশে যখন গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ হবে তখন অগণতান্ত্রিক শক্তিই মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে । তখন শুধু আমরা একা না দেশের সকলেই তিগ্রস্ত হবো ।
হাম - গো মগজে আগুন আছে , তোদের আছে নেশা । কাচা ধইরা দিলে টান , কুল পাবিনা বাছা । হাম - গো সাথে ভণ্ডামি করবি কতকাল ? রাম ধোলাই দিয়ে তুলে দেব ছাল । তোদের আছে টাকার নেশা , করিস চামচামি । জনতা আজ বুজে গেছে , তোদের ভণ্ডামি । এই দেশের টাকা মেরে , জমাস বিদেশ দিয়ে । কয়েকটা মেয়ে ভারা রাখিস , আর একটা করিস বিয়ে ।
সকল প্রশংসা একমাএ আল্লাহর । আমরা একমাএ তার প্রশংসা করি এবং তার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি ও তার নিকট ক্ষমা চাই । আল্লাহ যাকে হেদায়েত দিবেন তাকে কেও গোমরাহ করতে পারবেনা । আর আল্লাহ যাকে গোমরাহ করেন তাকে কেও পথ দেখাতে পারেনা । চলুন দেখি আমরা কোথায় আছি … … … … … … … … … . মহান আল্লাহ বলেন : - " হে ঈমানদারগণ ! তোমরা যথাযধভাবে আল্লাহকে ভয় কর আর সাবধান , মুসলমান না হয়ে মৃত্যু বরন করোনা । - ( আলে ইমরান : ১০২ ) তিনি আরও বলেন : - " হে ঈমানদারগণ ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সঠিক সত্য কথা বল , তিনি তোমাদের আমল সংশোধন করবেন এবং তোমাদের . . . . .
৩ . আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি গৌরনদী . কম এর আরো কিছু দায়িত্ব পালন করা উচিত । উনারা যদি স্থানীয় মুক্তিযুদ্ধাদের স্টেইটমেন্ট কালেক্ট করতে পারেন খুবই ভালো হয় ।
তবে শর্ত থাকে যে , বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কর্তৃপক্ষ বা সংস্থা অনুরূপ নির্দেশে অসন্তুষ্ট হইলে বিষয়টি সম্পর্কে চ্যান্সেলরের নিকট আপীল করিতে পারিবে এবং আপীলের উপর চ্যান্সেলর প্রদত্ত সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হইবে ৷
ফ্লেমিংয়ের এই স্পাই এজেন্ট একেবারেই আধুনিক । সংস্কারের কোনো বালাই - ই নেই তার মাঝে । সে ভালোবাসে মদ , উপভোগ করে নারীসঙ্গ আর চ্যালেঞ্জের প্রতি দারুণ আগ্রহ তার । ইটন স্কুল শেষে ইউনিভার্সিটি অফ জেনেভায় পড়েছে সে । পড়ালেখা শেষে যোগ দিয়েছে বৃটিশ রয়াল নেভিতে । ' এমসিক্সটিন ' নামের গোয়েন্দা সংস্থায় যখন সে যোগদানের সুযোগ পায় , তখন তার বয়স মাত্র ৩০ বছর ! আর ৩৮ বছর বয়সে এসে সে লাভ করে ' ০০৭ ' পদমর্যাদা । তাকে প্রদান করা হয় জাতীয় নিরাপত্তার খাতিরে , দেশের প্রয়োজনে শত্রুকে হত্যার অনুমতি । তার আছে প্রাচ্যদেশীয় ভাষায় ডিগ্রি । সে অনর্গল বলতে ও লিখতে পারে ইংরেজি , ফ্রেঞ্জ , জার্মান , ইটালিয়ান এবং রাশান ভাষা । আর সে জানে গ্রীক , স্প্যানিশ , চাইনিজ , জাপানিজ ভাষা । পর্দার আর কোনো অ্যাকশন হিরোই এতোটা শিক্ষিত নয় !
বর্ণনায় আমি কতোটুকু বুঝাতে পেরেছি , জানিনা । ভিডিওটা দেখলে আপনি আরও বিস্তারিত বুঝতে পারবেন ।
এর আগে শনিবার কুইসল্যান্ডের উত্তর উপকূলে আঘাত হনে ঘুর্ণিঝড় তাসহা । এ ঝড়ের প্রভাবে একটানা বৃষ্টিতে ভেসে যায় ওই অঞ্চলের কয়েকটি রাজ্য ।
বৈঠকে স্টেট ডিপার্টমেন্টে মানবাধিকার ও সামাজিক বিষয়ক পরিচালক অতুল কেসাপ এবং বাংলাদেশ ডেস্কের কর্মকর্তারও উপস্থিত ছিলেন । বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত শমসের মোবিন চৌধুরী বীর বিক্রম , বেগম জিয়ার প্রেস সেক্রেটারী মারুফ কামাল সোহেল , বিশেষ সহকারী এডভোকেট শিমুল বিশ্বাস , বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পাদক নাজিমউদ্দিন আলম প্রমুখ ।
উদানসীন ভাইকে ধন্যবাদ তার পোস্টের জন্য । কিন্তু আজাদ ভাই কে বলছি , এ টপিক থেকে সবচেয়ে বেশি জিনিস শিক্ষণীয় আপনার ।
ইসলামী জ্ঞান , দর্শন , সংস্কৃতি , মসজিদটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদি পালনকে কেন্দ্র করে উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে খ্যাত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের সূচনা করেছে । পাশাপাশি এর অনুপম স্থাপনা ও সুন্দর স্থাপত্য নকশা ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য শোভাকে করেছে অতুলনীয় । রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদটি উত্তরবঙ্গের গৌরবোজ্জ্বল ও মনোমুগ্ধকর মসজিদ । ওপরে বিশাল গম্বুজ এবং একপাশে সুরম্য মিনারের সমন্বয়ে সুপরিসর ও নান্দনিক সুন্দর তুর্কী স্থাপত্য সমৃদ্ধ এই মসজিদ ।
রক্ষণশীল রোমান চার্চ অবশেষে ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে । এখন থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রার্থণা ছড়িয়ে দেয়া যাবে । এরকম একটি সাইটের ছবি দেখা যাচ্ছে এখানে ।
পোষ্ট করেছেন : ১৬ টি মন্তব্য করেছেন : ৭১ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৬ মাস ২৭ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৭১৫ বার
পোস্ট করা হয়েছে : বৃহঃ জুন ১৭ , ২০১০ ১১ : ৫৯ অপরাহ্ন
এস্তোনিয়ার এই ঘটনার পর সাইবার হামলার বিপদ সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠে অনেক দেশ ৻ মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও গত বছর স্বীকার করেন যে তার দেশ ইতোমধ্যে সাইবার হামলার শিকার হয়েছে ৻
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » ওপেন সোর্স ও বাংলা কম্পিউটিং » ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা
তবে কিছু ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে জাতিসত্তা ও জাতীয়তা একই অর্থ বহন করে । বিশেষ করে , কোন কোন সার্বভৌম অস্তিত্বহীন জাতি ( যেমন , স্পেনের অন্তর্ভুক্ত ক্যাটালোনীয় , আন্দালুসীয় , বাস্কসহ বিভিন্ন জাতি ) কিংবা ফেডারেল রাষ্ট্রের ( যেমন , রাশিয়ার ) অন্তর্ভূক্ত ভিন্ন ভিন্ন জাতিসমূহের স্বতন্ত্র পরিচিতির ক্ষেত্রে জাতীয়তা ধারণাটির ব্যবহার হতে দেখা যায় । তবে এ ক্ষেত্রে জাতীয়তা তাদের নামমাত্র রাজনৈতিক পরিচয় , সার্বভৌম রাষ্ট্রীয় পরিচয় নয় । তাদের সবার একক রাষ্ট্রীয় পরিচিতির জন্য তাই নাগরিকত্ব শব্দটি ব্যবহৃত হয় ।
আবু ছাইম , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনের বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু নিয়ে আবারো অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে । এসইসি অনুমোদিত ১৭৫ কোটি টাকার বন্ড বিক্রি করতে না পারায় প্রয়োজনীয় মূলধনের অভাবে উৎপাদনে যেতে পারছে না বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি । চলতি বছর ২৩ এপ্রিল প্রতিষ্ঠান উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল । কিন্তু প্রয়োজনীয় মূলধন না পাওয়ায় নির্ধারিত সময়ের পরও উৎপাদনে যেতে পারেনি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি । ২০১০ সালের ২৭ জুলাই সরকারের কাছ থেকে ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ পায় প্রতিষ্ঠানটি । ১৬ সেপ্টেম্বর রাজশাহীর কাঁটাখালিতে প্রায় সাড়ে ৩শ কোটি টাকা ব্যয় ধরে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ কাজ শুরু করে । নির্ধারিত সময়ে উৎপাদনে যেতে না পারায় প্রতিষ্ঠানটিকে দৈনিক সাড়ে ১৭ লাখ টাকা জরিমানা গুণতে হচ্ছে । ইতিমধ্যে প্রায় ১৩ কোটি টাকা জরিমানা গুণতে হয়েছে কোম্পানিটিকে । মূলধন সংগ্রহের জন্য কোম্পানির পক্ষ থেকে আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২১ এপ্রিল শর্ত সাপেক্ষে নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনের মূলধন বৃদ্ধির জন্য ১৭৫ কোটি টাকা বন্ড বিক্রির অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ( এসইসি ) । বন্ড বিক্রির সময় বেঁধে দেয়া হয় ১৯ জুলাই পর্যন্ত । কিন্তু অনুমোদন পেয়েও নির্ধারিত সময়ে এক - চতুর্থাংশ বন্ডও বিক্রি করতে পারেনি কোম্পানিটি । কোম্পানিটি উচ্চ সুদে বন্ড আকারে ১৭৫ কোটি টাকা বিক্রির প্রস্তাব দিলেও ৮০ দিনে বিক্রি করতে পেরেছে মাত্র ৪০ কোটি টাকার বন্ড । প্রভাব খাটিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এ বন্ড বিক্রি করা হয়েছে বলে জানা গেছে । এ পর্যন্ত তিনটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৯৫ কোটি টাকার বন্ড কেনার নিশ্চয়তা পেয়েছে নর্দার্ন পাওয়ার । সরকারি প্রতিষ্ঠান তিনটি হচ্ছে - ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ ( আইসিবি ) , অগ্রণী ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংক । অগ্রণী ব্যাংক ৫০ কোটি টাকার বন্ড কেনার প্রতিশ্রুতি দিলেও দিয়েছে মাত্র ২০ কোটি টাকা । আইসিবি নিজে ২০ কোটি টাকার বন্ড কিনেছে । সোনালী ব্যাংক ২৫ কোটি টাকার বন্ড কেনার কথা দিলেও এখন পর্যন্ত কোনো অর্থ ছাড় করেনি । বন্ড বিক্রি থেকে প্রয়োজনীয় ১৭৫ কোটি টাকা না পাওয়ায় প্রকল্পের কাজ বিলম্বিত হচ্ছে । এদিকে ১৯ জুলাই ' র মধ্যে সব বন্ড বিক্রি করতে পারবে না এমন আশঙ্কায় ইতিমধ্যেই এসইসির কাছে আরো ৩ মাস সময় বাড়ানোর জন্য আবেদন জানিয়েছে নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশন । বন্ড বিক্রি না হওয়ার কারণ হিসেবে জানা যায় , কোম্পানির ঋণের ঝুঁকি গড় অবস্থানের চাইতে অনেক বেশি হওয়ায় লোভনীয় উচ্চ সুদের প্রস্তাব থাকার পরও সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনের বন্ড কিনতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না । ব্যক্তির পরিবর্তে শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠানের কাছে শেয়ারে রূপান্তরযোগ্য বন্ড প্লেসমেন্ট আকারে বিক্রির শর্তে এসইসি ১৯ জুলাই পর্যন্ত বন্ড বিক্রির সময় বেঁধে দেয় । ব্যাংকগুলোতে সুদের হার ১৩ - ১৪ শতাংশ হলেও বন্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বার্ষিক সুদের হার ধরা হয়েছে ১৮ শতাংশ । উচ্চ সুদ দেখিয়ে নর্দার্ন পাওয়ারের ইস্যু ম্যানেজার আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংক , আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বীমা কোম্পানিগুলোকে বন্ড কেনার প্রস্তাব পাঠায় । কিন্তু বার্ষিক ১৮ শতাংশ উচ্চ হারে সুদের নিশ্চয়তার পরও এ বন্ড কিনতে প্রতিষ্ঠানগুলো সাড়া দিচ্ছে না । কারণ , ক্রেডিট রেটিং রিপোর্ট অনুযায়ী , কোম্পানিটি ঋণের ঝুঁকি গড় অবস্থানের চাইতে অনেক বেশি । ব্যাংকিং খাতে ১৩ - ১৪ শতাংশ হার সুদে ঋণ পাওয়ার সুযোগ থাকলেও কী উদ্দেশ্যে কোম্পানিটি ১৮ শতাংশ সুদে বন্ড ইস্যু করছে তা অনেকের কাছেই বোধগম্য নয় । উল্লেখ্য , ২০০৯ সালের ১২ অক্টেবার প্রতিষ্ঠিত নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশন লিমিটেডের বর্তমানে অধিকাংশ শেয়ারের মালিক শিল্প ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রভাবশালী দুই ব্যক্তি সালমান এফ রহমানের প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো টেক্সটাইল ও আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এনামুল হকের প্রতিষ্ঠান এনা প্রপার্টিজ । চলতি বছর ২৭ ফেব্রুয়ারি রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানি ( আরজেএসসি ) থেকে প্রাপ্ত রিটার্ন অব এলটমেন্ট থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় , এসইসি দুই শেয়ারহোল্ডারের কাছ থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দিলেও কোম্পানির বর্তমান শেয়ারহোল্ডার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে আটে । বর্তমানে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে রয়েছেন - ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক ( ৪৯ . ৮৭ % ) , বেক্সটেক্স লিমিটেড ( ৪৯ . ৯৭ % ) , তহুরা হক ( ০ . ১১ % ) , মোসলেহউদ্দীন ( ০ . ০১ % ) , মমিনুল ইসলাম ( ০ . ০১ % ) , নিউ ইংল্যান্ড ইক্যুয়িটি লিমিটেড ( ০ . ০১ % ) , শোর ক্যাপিটাল হোল্ডিংস লিমিটেড ( ০ . ০১ % ) এবং ক্রিসেন্ট লিমিটেড ( ০ . ০১ % । এসইসির শর্ত অনুযায়ী , নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনের রূপান্তরিত বন্ড হাতবদল করতে হলে এসইসির অনুমোদন লাগবে । বার্ষিক ১৮ শতাংশ সুদে ৬ মাসের অবকাশকালসহ ( গ্রেস পিরিয়ড ) বন্ডের মেয়াদ ধরা হয়েছে ৪ বছর ৬ মাস । অবকাশকাল শেষে তিন মাস অন্তর বন্ডধারীদের নির্ধারিত হারে সুদ পরিশোধ করা হবে । প্রতি এক বছর অন্তর মূল বিনিয়োগের ২৫ শতাংশ করে পরিশোধ করা হবে । এর মধ্যে মূল বিনিয়োগের অর্ধেক নগদ অর্থে এবং বাকি অর্ধেক কোম্পানির শেয়ার প্রদানের মাধ্যমে পরিশোধিত হবে । নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত না হলে শেয়ারের পরিবর্তে নগদ অর্থে গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধ করতে হবে । জানা গেছে , ২০০৯ সালের ১২ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশন লিমিটেডের প্রাথমিক উদ্যোক্তা ছিলেন রাজশাহী থেকে নির্বাচিত সরকার দলীয় সাংসদ ইঞ্জিনিয়ার মো . এনামুল হক । কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ছিল ৫০ লাখ টাকা । এর মধ্যে ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের নামে ৪০ লাখ এবং তার স্ত্রী তহুরা হকের নামে ১০ লাখ টাকার শেয়ার ছিল । সালমান এফ রহমানের প্রতিষ্ঠান বেক্সটেক্স লিমিটেডের কাছে ৫০ লাখ টাকার শেয়ার ইস্যু করে কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয় । মাত্র ৪ মাসের মধ্যে ১ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের নর্দার্ন পাওয়ার সলিউশনকে ৯০ কোটি টাকা মূলধন বৃদ্ধির অনুমোদন দেয় এসইসি । গত ডিসেম্বরে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে মূলধন ৯০ কোটি টাকা বাড়িয়ে ৯১ কোটি টাকা করার আবেদন করা হয় । ২৭ ডিসেম্বর এসইসি ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হকের নামে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ৪ কোটি ৫০ লাখ ৩০ হাজার শেয়ার ইস্যু করে ৪৫ কোটি ৩ লাখ টাকা এবং বেক্সটেক্স লিমিটেডের নামে ৪ কোটি ৪৯ লাখ ৭০ হাজার শেয়ার ইস্যু করে ৪৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দেয় । এর চার মাস না যেতেই ২১ এপ্রিল আবার ১৭৫ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহের অনুমতি পায় কোম্পানিটি । কিন্তু অনুমোদন পেলেও এখন পর্যন্ত কোম্পানিটি তার অনুমোদিত মূলধন সংগ্রহের লক্ষ্যে বন্ড বিক্রি শেষ করতে না পারায় অনিশ্চয়তায় রয়ে গেছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ভবিষ্যৎ । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এএস / এআই / এসসি / ১৭ . ৫৪ঘ . )
টিউনিশিয়ার এক রাস্তায় ঠেলা গাড়ী করে ফল বেচা লোকের ঠেলা পুলিশে উল্টে দেওয়ার জন্য যে স্ফুলিঙ্গ জ্বলে ছিল , তা আজ উত্তর আফ্রিকা ও নিকট প্রাচ্যের বহু দেশেরই জনতার চিরাচরিত জীবন ধারাকে পাল্টাতে বাধ্য করেছে . নিজেদের নিরাপত্তা রক্ষা করার জন্য বহু দেশের সরকারই , যেখানে প্রচুর সামাজিক স্তরে বিভক্ত জনতা রয়েছে , সেখানে দ্রুত চাইছেন বুভুক্ষুদের খাবার দিতে . দেখা গেল তাদের রাগ ভয়ঙ্কর .
লেখক বলেছেন : সেটাই তো কথা ! পসিটিভ উচ্চারণের জন্য ধন্যবাদ ।
১৯৭১য়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অনুপ্রেরণার অন্যতম মূল একটা উৎস ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রচিত গণসঙ্গীত ৻ গণ জাগরণের এই সঙ্গীত রচনা ও পরিবেশনায় সেসময় অসামান্য অবদান যাঁরা রেখেছিলেন তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন বাংলাদেশের বহু সঙ্গীত রচয়িতা , সুরকার - গীতিকার ও শিল্পী ৻ সেই সময়ের আবেগ আর উদ্দীপনার ঢেউ তখন স্পর্শ করেছিল প্রতিবেশি পশ্চিমবাংলার বহু মানুষকেও ৻ বিশেষ করে পশ্চিমবাংলার সঙ্গীতজগতকেও ব্যাপকভাবে উদ্বুদ্ধ করেছিল ৭১য়ের স্বাধীনতা যুদ্ধ ৻ রচিত হয়েছিল স্মরণীয় কিছু গান ৻
দেশের প্রতি প্রবাসীদের ভালবাসার আরো একটি প্রমান , সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার নারিকেলতলা গ্রামের বাসিন্দাদের উপজেলা সদরে যাতায়াতের জন্য কিছুদিন আগেও ভালো কোনো রাস্তা ছিল না । স্কুলপড়ুয়া ছেলেমেয়েদের সাঁকো পার হয়ে স্কুলে যেতে হতো । গ্রামের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে যেতে নৌকা লাগত । গ্রামবাসীর এমন দুর্ভোগের চিত্র দেখে আহত হন যুক্তরাজ্য প্রবাসী রিজিয়া চৌধুরী । ২০০৬ সালে দেশে আসেন তিনি । সেই থেকে গ্রামবাসীর কল্যাণে কিছু করার স্বপ্ন নিয়ে কাজ শুরু করেন । রিজিয়া চৌধুরীর একার চেষ্টায় নির্মিত রাস্তা দিয়ে গ্রামের লোকজন এখন উপজেলা সদরে যাতায়াত করে । ছেলেমেয়েরা সাঁকোর বদলে সেতু দিয়ে স্কুলে যাওয়া - আসা করে । যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি শতভাগ স্যানিটেশন ও বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার নিশ্চিত করতে গ্রামে একাধিক নলকুপ স্থাপন করেছেন তিনি । রিজিয়া চৌধুরী ছোটবেলায় যুক্তরাজ্যে চলে যান । সেখানে উচ্চশিক্ষা নিয়ে সরকারি চাকরিতে যোগ দেন । ২০০৬ সালে সেখানকার রাজস্ব কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি থেকে অবসর নিয়ে নিজ গ্রামে ফিরে আসেন । আশরাফুর রহমান বলেন , ' যুগ যুগ ধরে আমরা প্রতিশ্রুতির বাণী শুনেছি । কিন্তু কেউ কথা রাখেনি । রিজিয়া চৌধুরীর বদৌলতে দুই বছরে তিনটি কাঁচা সড়ক , দুটি সেতু নির্মিত হয়েছে । গ্রামে শতভাগ স্যানিটেশন ও বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার নিশ্চিত হয়েছে । এর পরও কি বলবেন প্রবাসীর বুকে দেশ প্রেম নেই ! ! ! ( দেশ বিদেশের বিভিন্ন পত্র পত্রিকা থেকে তথ্য ও হুবহু কিছু লিখা সংরহ । প্রবাসীর দেশ প্রেম বুঝাবার জন্য এই মুল্যবান লেখা ও তথ্যের আশ্রয় নিয়েছি । আমার দেশ , সমকাল , ইত্তেফাক , প্রথম আলো , যুগান্তর , সময় , আমি সবার কাছে কৃতজ্ঞ )
২ । সব রাজনৈতিক দল চুপচাপ থাকবে ভয়ে ভয়ে , কখন জানি কোন অপরাধে তাকে আটক করে , কেউ বলবে না আমার দুলাভাই এই দেশের নানা ছিল ইত্যাদি সব শান্ত কুল কুল ডারমি কুল . . . ( রেপু সিস্টেমের উপর চাপ হালকা চাপ কমবে , এই ভাবে চলবে হাতে গোনা কয়েক টা দিন . . .
১৯৮০ - র দশকে , আমি বেশ কিছুটা সময় ধরে নকশালদের সম্পর্কে গভীরভাবে অধ্যয়নের কাজ চালিয়ে গিয়েছিলাম । আমি লিখেছিলাম যে ১৯৮৫ - তে নকশালপন্থী পার্টি সংগঠন বলতে কিছুই আর অবশিষ্ট ছিল না ; চব্বিশটি গোষ্ঠীতে তারা বিভক্ত হয়ে পড়েছিল এবং আমি অনেক খেটে সেই গোষ্ঠীগুলির চরিত্র বিশ্লেষণ করে ব্যাখ্যা করি , তাদের সাথে কি ঘটেছিল । আমি বলেছিলাম যে তারা আবার কোনো না কোনো রূপে প্রত্যাবর্তন করবে । ভাববেন না এখানেই ব্যাপারটা শেষ হয়ে গেল । কারণ , আমাদের দেশে অতিবাম রোমহর্ষকতার চিরকাল কিছু আবেদন রয়েছে । কারণ , এটি খুব সহজ একটি রাস্তা । বিপ্লব আসবে না কিন্তু অন্ততঃপক্ষে বিপ্লবে যাওয়ার শর্টকাট রাস্তাটা তারা দেখাতে উদগ্রীব । এবং উপজাতি অধ্যুষিত অঞ্চল বাদে , সমাজের একমাত্র যে অংশ থেকে তাদের কিছুটা সহানুভূতি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তা হ ' ল শহরের বুদ্ধিজীবীমহল । যে কোনো শহরে যান , কিছু সংখ্যক বুদ্ধিজীবী এমন পাবেন , যারা হয় তাদের সক্রিয় সমর্থক নয়তো বা তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল । তাঁরা বলবেন , যতই হোক . . . ওরা তো গরীব মানুষের জন্য লড়ছে । যতই হোক . . . ওরা আর কি - ই বা করতে পারে . . . শোষণ এবং অত্যাচারের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নেওয়া ছাড়া . . . এবং তাঁরা ঘুরিয়ে - ফিরিয়ে মাওবাদীদের কাজের পক্ষেই যুক্তি সাজাবেন । বুদ্ধিজীবীরা ছাড়াও এই কাজটি করে আসছে বিগত প্রায় তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে অস্তিত্ববান বেশ কিছু মানবাধিকার সংগঠন , মাওবাদীদের অধিকার - রক্ষাই যাদের আগ্রহের মূল বিষয়বস্তু । মাওবাদীদের একটি রোমান্টিক ধারণা অবশ্যই আছে এবং তা মিডিয়াতেও প্রতিফলিত হতে আপনারা দেখবেন । তাই যেসব অঞ্চলে মাওবাদীরা কার্যকলাপ চালায় শুধুমাত্র সেইসব অঞ্চলেই রাজনৈতিক - মতাদর্শিক সংগ্রাম চালালে হবে না , যদিও যেখানে যেখানে তা সম্ভব আমরা তা করে যাবো , বর্তমান ভারতে মাওবাদের রাজনৈতিক - মতাদর্শিক চিত্রটি কি তা নিয়ে শহরের বুদ্ধিজীবী মহলের কাছেও যেতে হবে , তাদের সাথে আলোচনা করতে হবে এবং এ ব্যাপারে তাদের দৃষ্টি - আকর্ষণ করে যেতে হবে । বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে আমরা একই ঘটনা লক্ষ্য করছি । সত্তরের গোড়ার দিকেও নকশালরা পশ্চিমবঙ্গের বুদ্ধিজীবীমহলে এমন সমর্থকদের পেয়েছিল . . . একই ঘটনা সেইসময়েও ঘটেছিল । নকশালপন্থার ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করতে অনেক চলচ্চিত্রও সেসময় তৈরী হয়েছিল ।
ঢাকা , ২৭ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : গত বছর রাজধানীর রমনা থানায় ট্যাঙ্কিচালক ফারুককে পুড়িয়ে হত্যা মামলায় এবার ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ড . রেজাউল করিমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেয়ার অনুমতি পেয়েছে পুলিশ । ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা ( ডিবি ) পুলিশ আজ সোমবার দুপুরে রেজাউল করিমকে সিএমএম আদালতে হাজির করে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
ডাউনলোড করার আগে নিচের স্ক্রিনশর্ট থেকে দেখি নিন ফন্ট গুলো দেখতে কেমন হবে !
কোরআন , হাদিস সহ দুনিয়ার ইতিহাস স্বাক্ষী হযরত আদম আঃ থেকে নিয়ে মোহাম্মাদুর রাসুলুলাহ পর্যনত্দ এক লক্ষ চবি্বশ হাজার নবী , রাসুলের ধর্মে মিলাদ বা জন্মবার্ষিকী পালনের প্রথা বা জন্ম দিন উপলক্ষ্যে উপহার আদান প্রদানের কোন নিওম চালু ছিলনা । একমাত্র ঈসা আঃ এর উম্মত ব্যতিীত অন্য কোন নবীর উম্মতেরা নবীর জন্ম বা মৃতু্য বার্ষিকী পালন করেছেন এমন প্রমাণ কোরআন হাদিসে বা ইতিহাসে নেই । জন্মবার্ষিকী ও মৃতু্য বার্ষিকী পালন ও জন্মদিন উপলক্ষ্যে উপহার আদান প্রদান করা সম্পুর্ণ অমুসলিমদের প্রথা , ইসলাম ধর্ম তা সমর্থন করেনা । রাসুল সাঃ বলেন ' ' মান তাশাব্বাহা বি ক্বাউমিন ফাহুয়া মিনহুম ' ' অর্থাৎ যে যে সম্প্রদায়ের সাথে আচার আচরণে সামঞ্জস্য রাখবে পরকালে তাকে সেই সম্প্রদায়ের অনর্ত্দভূক্ত করা হবে । তবে ইতিহাস থেকে যতটুকু জানা যায় , হযরত ঈসা আঃ এর ইনত্দেকালের তিনশত বছর পরে ২৭০ ইংরেজী সনে যখন তাহার উম্মতগন ইহুদীদের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে বিভীন্ন দলে বিভক্ত হয়ে পড়ল এবং ধীরে ধীরে ঈসায়ী র্ধেমর আদর্শ থেকে দুরে সরে যাইতে লাগল তখন নাসারাদের একজন বিশিষ্ট পাদরী বেশ চিনত্দিত হয়ে পরলেন কি ভাবে ঈসায়ী ধর্মকে ঠিকাইয়া রাখা যায় । তাই তিনি ২৫শে ডিসেম্বর ঈসা আঃ এর জন্ম বার্ষিকী পালনের দোহাই দিয়ে সমস্থ নাসারাদেরকে গীর্জায় একত্রিত করে অনেক গুরুত্বপূর্ণ নসিহত করলেন । তাহার এই প্রোগ্রামে অনেক লোক ধর্মের দিকে আকৃষ্ট হইল এবং ইহার পর থেকে তিনি প্যালেস্টাইনের প্রতিটি উপাসনালয়ে ২৫শে ডিসেম্বর ঈসা আঃ এর জন্ম বার্ষিকী তথা ক্রিসমাসের আয়োজন করতেন এবং নাসারাদেরকে নসিহত করতেন । কিছুকাল পর দেখা গেল এই প্রোগ্রামে তেমন জনসমাগম হয়না তাই তিনি ক্রিসমাসের উপলক্ষ্যে কিছু শিরনী ও ভোজনের আয়োজন করলেন এইবার শিরনী খাওয়ার লোভে বেশ কিছু লোকজন হাজির হইতে লাগল । এই পাদরীর ইনত্দেকালের পর যখন দেখা গেল ক্রিসমাস উপলক্ষে তেমন জনসমাগম হয়না তখন পরবতর্ীতে অন্যান্য পাদরীগন যুবসম্প্রদায়কে আকৃষ্ট করার জন্য তার সাথে কিছু গান বাজনার ও ব্যবস্থা রাখলেন । কিন্তু হায় ! তাদের ভাগ্যের মন্দ প্রাথমিক অবস্থায় ক্রিসমাসের উদ্দেশ্য যদিও অত্যানত্দ মহত ছিল কিনত্দ কাল ক্রমে তারা এমন এক পর্যায়ে এসে পৌছেছে যে আমরা বর্তমানে দেখিতে পাইতেছি ক্রিসমাস আসলে ঈসা আঃ এর জন্ম বার্ষিকী পালন তথা ইবাদতের নামে তাহার অধিকাংশ নাসারাগন মদ্য পান করে মাতাল হয়ে কান্ড জ্ঞান হারাইয়া জেনা ও ব্যভিচার ও লিপ্ত , হয়ে পড়ে এদিন যেন তাদের জন্য সব হালাল , স্ত্রী , শাশুরী , মা , কন্যা , ও ভাই বোনের মধ্যে ও কোন প্রকার বেদাবেদ থাকেনা । যা দেখলে মনে হয় সারা বৎসরে যে পাপ হয়না তা হয় এই বিশিষ্ট রাসুলের জন্মদিন উপলক্ষে । রাসুল সাঃ ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন অদুর ভবিষ্যতে নিশ্চই মুসলমানরা ১০০ % বানীঈসরাইলের অনুসরণ করবে , এমনকি তাহারা যদি প্রকাশ্য মায়ের সাথে জেনা করে থাকে তাহলে মুসলমানদের মধ্যেও তেমন ঘটণা ঘটবে । বানীঈসরাইলেরা ৭২ দলে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল আর আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হয়ে পরবে । আল্লাহ পাক আমাদেরকে যেন এমন দুর্যোগ আসার পূর্বে আমাদেরকে মৃতু্যদান করেন । ইসলাম ধর্মে মিলাদের সুচনা : খোলাফায়ে রাশিদীনের পর থেকেই ইসলামের মধ্যে শিয়া , সুনি্নর দন্দ্ব চলে আসছে । বর্তমানে সুন্নীরা অধিকাংশ শিয়াদেরকে মুসল মনে করেনা । যতটুকু ইতিহাস থেকে পাওয়া যায় বর্তমান প্রচলিত মিলাদ সর্বপ্রথম ইরানে আবিস্কৃত হয় । ইরানের শিয়া কিং আল - মুজাফ্ফর ছয়শত দুই হিজরী সনে মহা নবী সাঃ এর জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে ঈদে মিলাদুন্নবী প্রথা চালু করেন । নাছাড়াদের ২৫শে ডিসেম্বরে ঈসা আঃ জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে ক্রিসমাস প্রথার অনুসরণেই ইহার সুচনা । ঘটনা এইভাবে ইতিহাসে পাওয়া যায় কিং আল - মুজাফফার তাহার পিতার ইনত্দেকালের পর ১২ই রবিউল আউয়াল সিংহাসনে আরোহণ করেন । তিনি সিংহাসনে আরোহনের বছরপূর্তি উপলক্ষে একটি বিরাট পার্টি করার ইচ্ছা পুষণ করলে তার সভাসদ গন পরামর্শ দিল সুন্নী মুসলমানগন যেহেতু আমাদেরকে মুসলমান মনে করেনা এদিকে আমরা ইরানে সংখ্যাগরিষ্ট সম্প্রদায় তাই আমরা এমন একটি কাজ করা চাই যার দরুন সাধারণ দেশবাসী যেন আমাদেরকে খাঁটি মুসলমান মনে করে এবং সুন্নী মুসলমানের নিকট আমাদের জনপ্রিয়তা বেড়ে যায় । তাই সে তার মন্ত্রীবর্গের পরামর্শক্রমে ১২ই রবিউল আউয়াল যেদিন ঘটনাক্রমে তারও বছরপূর্তির তারিখ ছিল ঈদে মিলাদুন্নবীর নাম দিয়ে বিরাট কাঙ্গালী ভোজের আয়োজন করল । ইহাতে সে , ত্রিশ হাজার মুরগী , দশ হাজার ভেরী পাঁচ হাজার উঠ ও পাঁচ হাজার বকরী জবেহ করল এবং বিরাট বড় বড় ত্রিশ হাজার বউল রসগোল্লা সহ বিভিন্ন জাতের খাদ্যের বিরাট আয়োজন করল এবং সমগ্র দেশবাসীকে দাওয়াত করল । এবং রাসুলে কারিম সাঃ এর শানে আরবী কবিতা রচনা করার জন্য একজন কবি কে বলল তুমি রাসুলের শানে যতটি কবিতা রচনা করবে প্রতিটি কবিতার ছন্দের জন্য তুমাকে একহাজার করে স্বর্ণ মুদর্্রা উপহার দেওয়া হইবে । এবং এর পর থেকে সে প্রতি বছর বেশ ধুমধামে ১২ই রবিঊল আউয়াল আসলে সে তাহার বছরপূর্তি উপলক্ষে ঈদে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান পালন করত । ইহাতে তার এক ঢিলে দুই পাখি শিকার হয়ে যেত । এই ভাবেই ৬০২ হিজরী সনে ইরান থেকে মিলাদুন্নবী পালনের উৎপত্তী হয় । এই ব্যপারে বিসত্দারিত জানার জন্য পড়ুন ' ' আত - তানবীর ফি মিলাদীন - নাযীরিল বাশীর ' ' অধিকাংশ বৃটিশ লাইব্রেরীতে এই কিতাব খানা ইরেজী ও আরবীতে পাওয়া যায় । শিয়াদের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস : শিয়া শব্দের শাব্দিক অর্থ দল , সমর্থক , সহায়ক , রক্ষক অনুসারী ইত্যাদী । বর্তমান পরিভাষায় হযরত আলী রাঃ এবং তাহার বংশধরের ও আহলে বায়তের সমর্থক ও সাহায্যকারী এবং হযরত আলী রাঃ কে সমসত্দ সাহাবায়ে কেরামের উপর মর্য্যাদা প্রদানকারী এবং রাসুলে করিম সাঃ এর পর তাহাকে আল্লাহর মনোনীত প্রথম খলিফা বিশ্বাসী এবং ধারাবাহিকভাবে ইমামতের আক্বীদাহ পোষণ সহ আরও কিছু ভ্রানত্দ আক্বীদায় বিশ্বাসী সম্প্রদায়কে শিয়া বলা হয় । যেভাবে ধূর্ত ইয়াহুদী মিঃ সাউল { পোলাস } কতর্ৃক খৃষ্টান ধর্ম আক্রানত্দ হয়ে ধ্বংস হয়েছিল ঠিক তদ্রুপভাবে ইসলামকে ধ্বংস করার পরিকল্পনা নিয়ে ইয়ামনের জনৈক ইহুদী আলেম আব্দুলাহ বিন সাবা খলিফা উসমানের বিশেষ সুনজর ও আস্থা অর্জনের লক্ষ্যে হযরত উসমান রাঃ এর খেলাফতের আমলে মদিনায় উপস্থিত হয়ে খলিফার নিকট ইসলাম গ্রহণ করে । এদিকে খলিফার পক্ষ থেকে সে বিশেষ কোন স্বতন্ত্র সুযোগ সুবিধা আদায় করতে পারেনি । এদিকে মদিনায় থেকে সে মদিনার ইসলামী রাষ্ট্রের আভ্যনত্দরীণ দূর্বলতাগুলোকে ভালভাবে সনাক্ত করে এবং ইসলাম বিরুধী বিভিন্ন কলা কৌশলের উপর গভীরভাবে চিনত্দা করে এবং মুসলমানদের মধ্যে বিশৃংখলা ও প্রোপাগান্ডা সৃষ্টি আরম্ভ করে ও মুসলমানের ইমান আক্বীদাকে সন্দেহপুূর্ন করার চেষ্টায় মগ্ন হয় । হযরত উসমান রাঃ তার অবস্থা সম্মন্ধে অবগত হলে তাহাকে মদিনা থেকে বের করে দেন । পরিশেষে সে মিশরে গিয়ে একটি শক্তিশালী দলগঠনে সক্ষম হয় । এবং তাহার দলটি প্রচার করতে থাকে হযরত আলীই একমাত্র খেলাফতের হক্বদার বাকি আবুবকর , উমর ও উসমান অন্যায়ভায়ে খেলাফতের পদ দখল করে আলীকে তাহার নায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছেন । এবং সেই দলের হাতেই শেষ পর্যনত্দ হযরত উসমান গণী রাঃ শাহাদত বরণ করেন । আব্দুলাহ বিন সাবাহ মুনাফিক হযরত আলীর পক্ষে জনমত সৃষ্টি করতে থাকে এবং তাহার দলকে শিয়ানে আলী বা আলীর সমর্থক দল বলে দাবী করতে থাকে । আব্দুলাহ বিন সাবা অনেক সহজ সরল মোহাজিরীন ও আনসার সাহাবীদেরকে নিয়ে শিয়ানে আলী বা আলীর সমর্থক নামে সে একটি দল গঠন করে । হযরত আলীর খেলাফত আমলে হযরত মাবিয়া রাঃ সাথে খেলাফত নিয়ে সিফি্ফন ও জামাল নামে যে দুটি যুদ্ধ হয়ে ছিল উভয় যুদ্ধের আসল ষড়যন্ত্রকারী ছিল সেই আব্দুলাহ বিন সাবা মোনাফেক্ব । আব্দুলাহ বিন সাবা ই প্রথম ব্যক্তি যে সর্বপ্রথম ইসলামের মধ্যে দলাদলীর সৃষ্টি করে এবং সেই শিয়া মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা । প্রথমে অনেক সহজ সরল সাহাবী যাহারা তার ষড়যন্ত্র ও ধূর্ততা বুঝতে পারেননি এবং যাহারা আলী রাঃ সমর্থক ছিলেন তাহারা এই দলের সাথে ছিলেন পরে যখন তার ধূর্ততা ও ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপ ও বিশ্বাস প্রকাশ হয়ে পড়ল তখন তাহারা আব্দুলাহ বিন সাবার দল ত্যাগ করে ৩৭ হিজরী সনে একটি সঠিক দল গঠন করেন এই দলটির নাম ছিল ' ' শিয়ানে আলী ' ' । কিছুদিন পর আব্দুলাহ বিন সাবার দল চারটি মৌলিক দলে বিভক্ত হয়ে গেল ( ১ ) ' ' শিয়ানে আলী ' ' এই দলটি ৩৭ হিজরী সনে আব্দুলাহ বিন সাবা কে ত্যাগ করে আহলুস্সুন্নত - ওয়াল জামাত নাম ধারন করেন ( ২ ) শিয়ায়ে তাফজিলিয়া : এই দলটি আহলুস্সুন্নত - ওয়াল জামাত গঠনের দুই বৎসর পর ৩৯ হিজরী সনে জন্ম লাভ করে । এই দ্বিতীয় দলটি প্রথমত : শিয়া উপাধিতে ভূষিত ছিল কিন্তু যখন তাদের মধ্যে সীমালঙ্গনকারীর উদ্ভব হয় তখন তাহারা এদেরকে ত্যাগ করে প্রথম দলের সাথে একাতুতা ঘোষনা দিয়ে উভয় দল নিজেদের জন্য উপাধী নির্বাচন করেন ' ' আহলুস্সুন্নত - ওয়াল জামাত ' ' ( ৩ ) শিয়ায়ে সাবাইয়া : এই দলটি মুষ্টিমেয় কয়েকজন সাহাবী ব্যতীত এই দলটিকে তাহাদের ভ্রানত্দ বিশ্বাসের দরুন সমস্থ সাহাবীগনকে মুনাফিক ও কাফির মনে করতেন । তাহারা বিভিন্ন কুফরী আক্বীদা পোষণ করত । বর্তমানে সংখায় এই দলটি সবচেয়ে বেশী এবং এই দলের ৩৯ টি উপদল রয়েছে । প্রায় দেশেই এই দলটির শাখা উপশাখা পাওয়া যায় । হযরত আলী রাঃ খেলাফত আমলে এই ধূর্ত মোনাফিক আব্দুলাহ বিন সাবা ও তার দলের অনেক কর্মীকে ইসলামে দলাদলী ও ভ্রানত্দ বিশ্বাস প্রচারের অভিযোগে হত্যা করে জ্বালাইয়া ফেলেন ( ৪ ) শিয়ায়ে গুলাত : এই দলের অনেকে হযরত আলীকে প্রভুত্বের মাযর্্যাদা দিত এবং তাহার মধ্যে আলাহর রুহ অনুপ্রবেশের বিশ্বাস পোষণ করত । এই দলের ২৪টি শাখা প্রশাখা রয়েছে । তবে বর্তমানে ইতিহাসের পাতায় এদের অনেকগুলো দলের শুধু নাম পাওয়া যায় কিন্তু তাদের দলের কোন অস্থিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়না । শিয়াদের মধ্যে শিয়ায়ে ইমামিয়া ও ইসনাআশারীয়া সম্প্রদায় অত্যানত্দ গুরুত্বপূর্ণ । এই দলই বর্তমানে শিয়া নামে সুপরিচিত এবং তারাই এখন সিরিয়া , মিশর , ইরান ও ইরাক্বের রাষ্ট্র ক্ষমতার অধিকারী । শিয়াদের ২ / ১ টি দল ব্যতীত বাকি সবাই মারাত্বক ভ্রানত্দ বিশ্বাসের দরুণ মুসলমান হলেও তাদের কাজ ও বিশ্বাস সুনি্ন মুসলমান থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন । নিশুে সংক্ষিপ্তভাবে শিয়াদের বিভিন্ন দলের কয়েকটি মতবাদ ও বিশ্বাসের কথা ধরে তুলা হল । উলুয়ীয়া শিয়া মতবাদ : তাহারা আলী রাঃ কে রাসুল মনে করে । তাহারা বলে আলাহপাক আলী রাঃ কে নবুয়তী দেওয়ার জন্য জিব্রাইলকে অহী দিয়ে প্রেরণ করেছিলেন কিন্তু জিব্রাইল ভুলে মোহাম্মদ সাঃ নবুয়তী দিয়ে দিছেন । নাউজুুবিল্লাহ ! এই দলটি কাফের । আমরীয়া শিয়া মতবাদ : তাহারা হযরত আলীকে মোহাম্মদ সাঃ এর সাথে নবুয়তে শরীক মনে করে । নাউজুুবিল্লাহ ! এই দলটি কাফের । ইসহাক্বীয়া শিয়া মতবাদ : তাহারা খতমে নবুয়তকে বিশ্বাস করেনা তাহারা বলে রাসুলের খান্দানে যেই যখন সবচেয়ে যোগ্য প্রমাণিত হবে সেই হবে এই উম্মতের নবী । নাউজুুবিল্লাহ ! এই দলটি কাফের । নাউছিয়া শিয়া মতবাদ : তাহারা আলী রাঃ কে সর্বশ্রেষ্ট উম্মত মনে করে এবং যাহারা এই মতবাদে বিশ্বাসী নয় তাদেরকে তাহারা কাফের মনে করে । ইমামিয়া শিয়া মতবাদ : তাহারা মনে করে হযরত হুসাইন রাঃ ইনত্দেকালের পর সব সময় তাহার বংশের একজন ইমাম পয়দা হইবেন এবং জিব্রাইল আঃ তাহাকে শিক্ষা দিতে থাকিবেন । নাউজুুবিল্লাহ ! এই দলটি কাফের । যায়দিয়া শিয়া মতবাদ : তাহারা বলে হুসাইন রাঃ আওলাদ থেকে সবসময় একজন ইমাম হবেন তিনি ফাসিক হলেও তিনির পিছনে নামাজ পড়তে হবে অন্য কাহারও পিছনে নামাজ পড়া জায়েজ নয় । এছাড়া অধিকাংশ শিয়ারা হযরত কাতিবে অহী রাসুলে কারিম সাঃ এর প্রিয় সাহাবী মাবীয়া রাঃ সাথে দুষমনি থাকার দরূন আমাদের কোরআনকে বিশ্বাস করেনা তাহারা বলে ইহা আসল কোরআন নয় তাহাদের ১২তম ইমামের কাছে রয়েছে আসল কোরআন । ইমাম মাহদী নাকি আসল কোরআন নিয়ে আসবেন তাই তাহরা এই কোরআনকে বিশ্বাস করেনা তাইতো শিয়াদের মধ্যে কোন হাফিজে কোরআন নেই । এবং নিকাহে মুতা অর্থাৎ কন্ট্রাক মারেজ ২ / ১ দিনের জন্য বা কয়েক ঘন্টার জন্য বিবাহ করাকে সম্পূর্ণ জায়েজ ও ছওয়াবের কাজ মনে করে এবং হয়রত আয়েশা রাঃ প্রতিমুর্তি বানাইয়া প্রতি বৎসর মোহাররামের আদালতে তাহাকে পাপিষ্টা সাব্যচ্চ করে তাহার উপর দুররা মারে । তাহাদের মধ্যে যাহারাা হযরত আলী রাঃ কে নবী মনে করে তাহাদের কালিমা হচ্ছে ' ' লা ইলাহা ইলালাহু মোহাম্মাদুর রাসুলূলাহ আলীইউন অলী - উলাহ ওয়া ওয়াসিইয়ী রাসুলিলাহ ওয়া খালিফাতুলাহী বিলা ফাসলিন ' ' অর্থাৎ আলী হচ্ছেন আলাহর দুসত্দ , রাসুল কর্তৃক যাহাকে ওসীয়ত করা হয়েছে ও বিভেদ হীন ভাবে আলাহর খলিফা বা প্রতিনিধি । শিয়া খতমে নবুয়তকে অস্বীকার করে এবং তাহাদের ইমামগণকে নিরুাপ ও অদৃশ্য দ্রষ্টা রুপে মনে করে এবং আলাহর উপর মিত্যাচারের অপবাদ আরোপ করে । অনেক শিয়ারা মনে করে হযরত হুসাইনের রক্ত মাঠিতে পড়ায় এই পৃথিবীর মাঠি না পাক হয়ে গেছে তাইতো দেখা যায় অনেক শিয়া মহিলারা তুর পাহারের পাথরকে ধুঁেয় মুছে পরিস্কার করে রোমালের উপর রেখে নামাজের সময় ইহাতে সজিদা করে । আমি স্বচক্ষে দেখেছি ইংলেন্ডের পিটার বড়ায় তাদের একটি বিরাট মসজিদ রয়েছে এই মসজিদে শতাধিক পাথরের টুকরা রাখা আছে যে গুলোকে জায়নমাজের উপর রেখে তারা উহার উপর সজিদা করে থাকে । ইহা ব্যতীত আরও অনেক জগন্য ও ভ্রানত্দ আক্বীদা তাদের রয়েছে সুতরাং এই আক্বীদায় বিশ্বাসী শিয়া সম্প্রদায়কে কি ভাবে মুসলমান বলা যাবে । শিয়ার আক্বীদা সম্মন্ধে বিস্থারিত জানতে হলে পড়ুন শিয়াদের এক মুজতাহিদের লিখা কিতাব ' ' জালাউল উয়োন বা আল্লামা ইবনে জাওজী কতর্ৃক লিখিত তালবিসে ইবলিস গ্রনত্দদ্বয় । এহা নবী সাঃ ইরশাদ করেন কোন ব্যক্তি মোমীন হতে পারেনা যতক্ষন না সে তার জান , মাল , পিতা , মাতা , সনত্দান এমনকি তার প্রাণের চেয়েও মহা নবী সা কে অধিক মোহব্বাত না করবে । আমরা যেহেতু সুনি্ন মুসলমান আজীবন রাসুল সাঃ কে অনুসরণ করতে হবে সুতরাং শিয়াদের ভ্রানত্দ উদ্দেশ্যে আবিস্কৃত প্রচলিত মিলাদ ত্যাগ করে সুন্নী মুসলমানের জন্য উচিৎ রাসুল সাঃ এর বাল্য জীবন থেকে নিয়ে ব্যক্তিগত জীবন , পারিবারিক জীবন , সামাজিক জীবন , রাষ্ট্রিয় জীবনও আনত্দর্জাতীক জীবন মোটকথা তাহার প্রবিত্র জীবনের সার্বিক দিক নিয়ে বিস্থারিতভাবে মাতৃ ভাষায় আলোচনা করা এবং নাসারাদের ২৫শে ডিসেম্বরের ক্রিসমাসের ন্যায় শুধু ১২ ই রবিউল আওয়ালের মধ্যে তা সিমাবদ্ধ না করা । রাসুলের ৬৩ বৎসরের জীবনের আলোচনা একদিনে বা কয়েক ঘন্টায় শুধুমাত্র তাহার শানে দু ' চারটি আরবী , উর্দু কবিতা পাঠ করে কি হক্ব আদায় করা সম্ভব ? ইহা কি নবীজির প্রবিত্র জিবনী নিয়ে ছিনিমিনি খেলার শামিল নয় ? ( চলবে ) শেখ মাওলানা জুবায়ের আহমদ হামিদী ( চেয়ারম্যান ইসলামী ফাতাওয়া বোর্ড ইউ কে )
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » ট্রাবলশুটিং » ডিভিডি ডিস্ক বানাতে পারছি না
হাবিবুল্লাহ বলেছেন : মার্কিনীরাই আসল সন্ত্রাসী তারা সারা বিশ্বে হাজার হাজার নিরাপরাধ মানুষ মারছে ।
মতিঝিলের পীরজঙ্গি মসজিদ স্টাফ কোয়ার্টারের দ্বিতীয় তলার ফ্ল্যাটে রাতে ১১টার দিকে ৭ / ৮ জনের একদল মুখোশধারী ডাকাত ঢুকে পড়ে । তারা দরজার কলিংবেল টিপলে ভেতর থেকে তৈয়বুর রহমান দরজা খুলে দেন । সশস্ত্র ডাকাতরা হঠাত্ ঘরে ঢুকেই তার মুখ চেপে ধরে এবং স্কসটেপ লাগিয়ে বুকের ওপর অস্ত্র ঠেকিয়ে ঘরের মধ্যে বসিয়ে রাখে । একপর্যায়ে স্কসটেপ খুলে দিয়ে আলমারির চাবি কোথায় জানতে চাইলে তিনি চিত্কার দেন । তখন তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায় । এ সময় পাশের রুমে থাকা তৈয়বুর রহমানের ছোট ভাই হাফেজ মাহবুবুর রহমান ছুটে এলে তাকেও হাত - পাঁ বেধে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে । এরপরে ডাকাতরা আলমারি থেকে স্বর্ণালঙ্কার , টাকা ও মোবাইল ফোন নিয়ে যায় । তারা চলে যাওয়ার সময় তৈয়বুরের ভাগ্নে জাকির মোল্লা সেখানে এলে তাকেও ঘরের মধ্যে হাত - পা বেঁধে রাখে । পরে তাদের চিত্কারের পাশের ফ্ল্যাটের লোকজন উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় । আহত তৈয়বুর জানান , তিনি ফিলিপস ইলোক্ট্রনিকসের ডিস্ট্রিবিউটর । তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মোকলেছ নামে এক কর্মচারী ছিল । কিছু দিন আগে ৩ লাখ টাকা চুরির অভিযোগে তাকে চাকরিচ্যুত করা হয় । ডাকাতির সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা থাকতে পারে বলে তিনি পুলিশকে জানিয়েছেন । মতিঝিল থানা পুলিশ জানায় , এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে । অভিযুক্ত ব্যক্তিসহ ডাকাতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে ।
ঢাকা , ২৬ জুন : প্রধান বিরোধীদল বিএনপিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নতুন ফর্মুলা নিয়ে আলোচনায় আসার আহবান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম । তিনি বলেন , ' ' সরকারের কাছে নিশ্চয়ই কোনো নতুন . . . বিস্তারিত »
লালসালু বলেছেন : আল্লাহ বাঁচিয়েছে । দেশেই থাকি । আপনার জন্য সমবেদনা ।
সাজ্জাদ রানা বিডি বলেছেন : ভাই সেই ক্ষেত্রে আমুই সেরা । মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ
গত পর্বে আমরা ফন্টের প্রাথমিক কিছু ধারণা নিয়ে আলোচনা করেছিলাম । এ পর্ব থেকে ফন্ট তৈরীতে হাত দেব । প্রথমেই আপনাদের ফন্টের টাইপ ডিজাইন প্রস্তুত করতে হবে । টাইপ ডিজাইন হলো আপনার ফন্টটার চেহারা । এরপর প্রয়োজন হবে ফন্টের গ্লিফ বা অক্ষরগুলোর তালিকা , এটাকে টেমপ্লেটও বলতে পারেন ।
যারা দেখেছেন পারলে একটু রিভিউ দিয়ে দেন . . . কোনটা ভাল কোনটা খারাপ
# ) অসাধারন মেমোরি ক্যাশিং সিস্টেম । # ) ইউনিভার্সাল বাইনারি সাপোর্ট । # ) ৬৪ বিট ও ৩২ বিট সিস্টেমে অন্য আর্কিটেকচারের প্রোগ্রাম চালানো যায় । # ) কোন প্রসেস হ্যাং করে ১০০ % নিলেও ডেক্সটপ হ্যাং করে না ।
দূর মসজিদ থেকে আযানের ধনি ভেসে আসে । চারিদিকে ধীরে ধীরে নেমে আসতে থাকে অন্ধকার । কেমন যেন কাঁপনলাগা শীতল অনূভুতি । আস্তে আস্তে জটলা কাটতে থাকে । একজন দুজন করে পা বাড়ায় বাড়ির পথে , কেউবা মসজিদ পানে । হঠাত কারো কান্নার আওয়াজ পাই ।
লক্ষণ : শ্বাসকষ্ট , বুকে সাঁই সাঁই আওয়াজ , বুকে চাপবোধ হওয়া , কাশি উঠতে থাকে । কোনো কোনো সময় কাশি একমাত্র লক্ষণ হতে পারে । প্রায় সময়ই রাত্রে , ব্যায়াম বা কায়িক পরিশ্রমের সময় হয় । তবে যেকোন সময়ই অ্যাজমা অ্যাটাক হতে পারে ।
আচ্ছা ভাবতো , আমাদের নিয়ে এখন কি কান্ডই না হচ্ছে , হয়তো অহংকারে আচ্ছন্ন পরিবারগুলো খোঁজে মেতেছে । আমার দারূণ ভয় হয় সেজন্য , যদি কখনো খোঁজ পায় কেহ , এই বসন্ত ভূষণে গড়া সুখ হবে বিবর্ণ ।
পোস্ট করা হয়েছে : রবি মে ০১ , ২০১১ ২ : ৫৩ অপরাহ্ন
সৈয়দ রেজাউল করিম জানান , নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচজন , বরগুনা জেলার আমতলীতে তিনজন ও নোয়াখালীর কবিরহাটে তাদের একজনকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না । তিনি অভিযোগ করেন , রোববার হরতালের সময় সংঘটিত নারায়ণগঞ্জের পঞ্চবটী ও কাঁচপুরে সংঘর্ষের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের দলীয় ক্যাডাররা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে । এ ছাড়া পুলিশ নেতাকর্মীদের ধরে নিয়ে যায় । কিন্তু তাদের কোথায় নিয়ে যাওয়া হয় তা জানা যায়নি ।
ভাবতেই ভাল লাগছে । নিজের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন সফল হতে চলেছে । আমার ক্যারিয়ারের শুরু মনে করে এ ছবিতে অভিনয় করেছি । তাই এখন ক্যারিয়ার সূচনার স্বপ্ন দেখছি আমি । আমার নতুন এ স্বপ্নের সঙ্গে আছে আমার সন্তান , সংসার , স্বামী ও চলচ্চিত্রের মানুষ ও দর্শক । আসছে ঈদে ছবিটি মুক্তি পেলে আমি আমার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে দেখবো । অন্যদিকে একই ঈদে প্রেক্ষাগৃহে অভিষেক হচ্ছে সুপার হিরোইন প্রতিযোগিতা বিজয়ী মিমো ' র । মোহাম্মদ হোসেন জেমীর পরিচালনায় ' কিং খান ' ছবি দিয়েই তার এ শুভ সূচনা ঘটতে যাচ্ছে । ছবিটি প্রযোজনা করেছেন খোরশেদ আলম খসরু । মিমো বলেন , আমি এ ছবির আগে অন্য একটি ছবির কাজ শুরু করেছিলাম । কিন্তু তা কিছুদূর এগিয়ে বন্ধ হয়ে যায় । এর আগের চুক্তি হওয়া ছবিটিরও এখনও কোন সম্ভাবনা দেখছি না । তাই ভাবতেই ভাল লাগছে প্রথম ছবি মুক্তি পাচ্ছে ' কিং খান ' । তাও আবার আমার বিপরীতে আছেন সময়ের সেরা নায়ক শাকিব খান । আশা করছি নাম্বার ওয়ান এ নায়কের সঙ্গে দর্শক আমাকে বেশ গ্রহণ করবেন । আর এ ছবির ওপরই নির্ভর করছে আমার চলচ্চিত্রের ভবিষ্যৎ । আমি সবার দোয়া কামনা করছি । ' কিং খান ' ছবিতে আরও অভিনয় করেছেন অপু বিশ্বাস । এ ছবিটি ত্রিভুজ প্রেমের ছবি । এদিকে তিন্নি , মিমো ও অপুর সঙ্গে ঈদে বড় পর্দায় আরও উপস্থিত হবেন সাহারা , রেসী ও বর্ষা । তাদের অভিনীত ছবিগুলো হলো যথাক্রমে কমল সরকারের পরিচালনায় ' এক টাকার ছেলে কোটি টাকার মেয়ে ' , মনতাজুর রহমান আকবরের পরিচালনায় ' ছোট্ট সংসার ' এবং গাজী মাজহারুল আনোয়ারের পরিচালনায় ' হৃদয় ভাঙা ঢেউ ' । এছাড়াও ঈদে মুক্তির প্রস্তুতিতে রয়েছে আরও কয়েকটি ছবি । তবে ছবিগুলো মুক্তি পাবে কিনা তা আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে জানা যাবে ।
রাজিব খান বলেছেন : বলেন ত তিন শালিক দেখলে কি হয় ?
হুরাইরা বলেছেন : ভাই এর মাথা ঠিক আছে তো
লেখক বলেছেন : আমার ২০০০ ছিল । পত্তেকটা ১০০০০ টেকা কইরা বেইচা দিছি
প্রখ্যাত ইসলাম প্রচারক ডা . জাকির নায়েক মুম্বাই প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন , ব্রিটেনে তার প্রবেশাধিকারের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে , তিনি আদালতে তা চ্যালেঞ্জ করবেন । পিস টিভি ' র প্রধান এবং বিশ্বজুড়ে মুসলিম - অমুসলিমদের মধ্যে ইসলাম সম্পর্কে বক্তব্য প্রদানকারী ৪৪ বছর বয়স্ক ডা . জাকির নায়েক বলেন , তিনি ব্রিটিশ আদালতে জুডিশিয়ারি রিভিশন ( রিট পিটিশন ) দাখিল করার প্রস্তুতি নিয়েছেন । এ ছাড়া ব্রিটিশ সরকারের এই অন্যায় সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে একজন বিশিষ্ট ভারতীয় নাগরিক হিসেবে তিনি ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বিদেশমন্ত্রী এস এম কৃষäার সাথে যোগাযোগ করেছেন যাতে ব্রিটিশ সরকারের কাছে তারা বিষয়টি উথাপন করেন । …
মোরশেদা খাতুনঃ তিন ভাইবোন ও মা - বাবা মিলে মোরশেদা খাতুনদের পাঁচ সদস্যের সংসার । সন্তানদের লেখাপড়ার খরচসহ সংসারের খরচ চালাতে ভীষণ হিমশিম খেতে হয় অটোরিকশাচালক বাবা আবদুল মতিনকে । শিক্ষক ও বাবা - মায়ের উৎসাহে দিনাজপুরের পার্বতীপুর খোলাহাটি ক্যান্ট . পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে সব বিষয়ে জিপিএ - ৫ পেয়েছে মোরশেদা । মোরশেদাদের বাড়ি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার আরাজি দিলালপুর গ্রামে । এর আগে সে পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছিল । মোরশেদা ভবিষ্যতে চিকিৎসক হতে চায় । মোরশেদার বাবা আবদুল মতিন জানান , ' আমি পড়াশোনা করতে পারিনি অর্থাভাবে । প্রতিজ্ঞা করেছি বাচ্চাদের মানুষ করব । কিন্তু ওদের ঠিকমতো খাবারই দিতে পারি না । '
দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন , সড়ক দুর্ঘটনা ও আত্মহত্যার ঘটনায় ১৭ জন নিহত হয়েছেন । এদের মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই পরিবারের চারজন নিহত হয়েছেন । প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে বিস্তারিত :
সাধারণভাবে উচ্চশিক্ষায় আমরা লেখাপড়া ও গবেষণা নিয়ে যা আশা করি , তার সবই এ শিক্ষানীতিতে বলা হয়েছে । যে দুটো বিষয় আলাদা করে বলা যায় , তার একটা হচ্ছে কেন্দ্রীয়ভাবে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একটা কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা । সারা দেশে ভর্তি পরীক্ষার ফরম বিতরণ ইত্যাদি নিয়ে যেসব ঘটনা ঘটছে , আমার ধারণা , এর কারণে সবাই নিশ্চয়ই এটা দেখতে চাইবে । দ্বিতীয় আরেকটা বিষয় শিক্ষানীতিতে স্পষ্ট করে বলে দেওয়া হয়েছে , সেটা হচ্ছে , চার বছরের স্নাতক ডিগ্রিকে সমাপনী ডিগ্রি হিসেবে বিবেচনা করা । এমনিতেই সেশন জটের কারণে চার বছরের স্নাতক ডিগ্রি শেষ করতেই ছয় - সাত বছর লেগে যায় , তারপর সবাই স্নাতকোত্তর বা মাস্টার্স ডিগ্রি করতে শুরু করেন , যার অর্থ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হতে হতে একজন ছাত্র রীতিমতো মধ্যবয়স্ক হয়ে যান । শিক্ষানীতিতে বেশ স্পষ্ট করে বলা হয়েছে , উচ্চশিক্ষায় যাঁরা শিক্ষকতা করবেন , তাঁরা ছাড়া অন্য কারও মাস্টার্স করার কোনো প্রয়োজন নেই ।
মতলব উত্তর উপজেলার একটি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়নে এবার ভুট্টার আবাদ করে চাষীরা লাভবান হয়েছে । সেচ , সার ও অন্যান্য উপকরণসহ উৎপাদন খরচ কম , বিগত বছরগুলোতে ভুট্টার দাম আশানুরূপ পাওয়া , . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
মুসলমানরাই প্রথম পৃথিবীর মানচিত্র এঁকেছিল । তাদের চিত্রে দক্ষিণ ছিল ওপর দিকে আর উত্তর ছিল নিচের দিকে । তখন কা ' বা ছিল কেন্দ্র বিন্দুতে । পরবর্তিকালে পশ্চিমা মানচিত্রকররা পৃথিবীর যে মানচিত্র আঁকলো তাতে ওপর দিকটা নিচে আর নিচের দিকটা ওপরে অর্থাৎ উত্তর হলো ওপরের দিকে আর দক্ষিণ হলো নিচের দিকে । আলহামদুলিল্লাহ এ ক্ষেত্রেও " কাবাই মানচিত্রের কেন্দ্র বিন্দু থেকে গেল " ।
১৯০০ - ১৯০৯ ১৯০১ : আদমশুমারী অনুযায়ী ৪০০ জন মুসলিম নারী ইংরেজী শিক্ষিত বলে প্রকাশ । : ভারতীয় কংগ্রেসে ২০০ নারী অংশগ্রহণ ১৯০৪ : বেগম রোকেয়া কর্তৃক বাংলার প্রথম নারীবাদী প্রবন্ধ " স্ত্রী জাতির অবনতি " প্রকাশ । ১৯০৫ : বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলনের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে বিক্রমপুর অঞ্চলে স্বদেশী আন্দোলনের প্রচারের উদ্দেশ্যে নবশশী দেবী , সুশীলা সেন প্রমূখের নেতৃত্বে ' মহিলা সমিতি ও স্বদেশী ভান্ডার প্রতিষ্ঠা । ১৯০৬ : পূর্ব বাংলায় নারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল সাড়ে পাঁচ হাজার । Read more »
একবার একটি মেয়েকে বেশ লেগেছিল তার । মেয়েটা কাজ করত আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা দপ্তরে । তার সঙ্গে পরিচয় পেরনের ক্ষমতা থেকে বিদায়ের পরে । তখন মিলিটারী জুন্টার জমানা । পেরনের সংষ্কারের সঙ্গে মেলেনা এভিটা পেরনের কাজকর্ম । পেরন যখন মিলিটারীর অফিসার মাত্র তখন সে ফ্যাসিস্ট ইটালি থেকে নাজি জার্মানি বা ফ্র্যাঙ্কোর স্পেনে গিয়েছিল শিখতে । তার চোখে এই মতবাদের একটা বলিষ্ঠ রূপ হল সমাজে সুযোগ তৈরী করা । শ্রমিকের জায়গা তৈরী করা । নিয়মতান্ত্রিক একটা সমাজ যার নিয়ন্ত্রণে থাকবে রাষ্ট্র এবং যে ক্রমশ ঘড়ি ধরে উন্নতি করবে । হিটলার , মুসোলিনির পতনের পরেও তার মনভাব বদলায়নি । তারই সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল তার হিসেবের রাজনীতি । নাজি বা ফ্যাসিস্টদের টাকা ঢুকবে আর্জেন্তিনায় । অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে । তারই সঙ্গে নিয়ম করে বিজ্ঞানের গবেষণার সঙ্গে যুক্ত নাজিদের প্রতি তার আকর্ষণ ছিল । তাদের অনেককেই সে নিয়ে এসেছে আর্জেন্তিনায় । এবারে এদের উপরে নজর রাখার কাজে কিছু লোককে লাগাতে হয়েছিল । বিশেষ করে যখন নিউক্লিয়ার ফিউশন নিয়ে পেরনের গর্ব ছিল বেশ । আর্জেন্তিনা অনেকের আগে এই কাজ করে ফেলবে । এই কাজের দায়িত্বে ছিল এক অস্ট্রিয়ান নাজি সমর্থক রোনাল্ড রিখটারের । একে এনেছিল কুর্ট ট্যাঙ্ক , আরেক নাজি বিজ্ঞানী যে আর্জেন্তিনাকে জেট ফাইটার প্লেন ' পাল্কুই ২ ' উপহার দেয় । কাজেই ভরসা ছিল রিখটারের উপর । কিন্তু রিখটারের জালিয়াতি ধরা পড়ে যায় ১৯৫২ - তে । তখন থেকেই এই বিশেষ বিভাগটা তৈরী হয় । মেয়েটি , গ্যাব্রিয়েলা ফুয়েন্তেস ছিল সেই বিভাগের এক কেরাণি । খুয়ানের সঙ্গে তার পরিচয় যখন হয় তখন সে জানত না খুয়ান কে ! তার কাছে খুয়ান একটু বয়স্ক এক বিদেশ বিভাগের কর্মচারী যার কাজ বিদেশ নীতি প্রণয়ণে সাহায্য করা । একদিন যখন মেয়েটির সঙ্গে বিছানায় সে তখনই ডেথ স্কোয়াডের একদল ঢোকে মেয়েটির ফ্ল্যাটে । তার চোখের সামনেই মেয়েটিকে খুন করে । সেই দলে ছিল বার্লান্ডও । মেয়েটি নাকি গোপন কম্যুনিষ্ট । বার্লান্ড তাকে বলেছিল নেহাত খুয়ান তার এতদিনের বিশ্বস্ত তাই এবারের মত ছাড়া পাচ্ছে । নাহলে নিশ্চিত জেনারেল হসপিটালে ঠাঁই হত । এই হসপিটাল মানে তার একতলার টর্চার চেম্বার । এই একটি মেয়ের কথাই বার্লান্ডো জানতনা বলে ততদিন খুয়ানের বিশ্বাস ছিল । এখনো মরে যাবার আগে মেয়েটির নীল চোখ তার চোখে ভাসে । সেই চোখে ছিল অবিশ্বাস । ছিল আতঙ্ক আর ঘেন্না । খুয়ানের দিকে অপলকে তাকিয়ে ছিল সে । খুয়ান কে সেটা তাকে জানিয়ে দিয়েছিল বার্লান্ড ! প্রথম কাজ ছিল তার এটা জানানো । সেই মেয়েটা মরে গেছিল । সঙ্গে খুয়ানের সব বাসনাও । এর পরে অনেকবার খুয়ান চেষ্টা করেছে । কিন্তু হয়নি । বিছানায় গেলেই তার সমস্যা হতে থাকত । তার লিঙ্গ শক্ত হতনা আর ! অথচ মেয়েটার মুখ যে খুব স্পষ্ট তার মনে পড়ে এমনও নয় ।
স্বপ্নবিলাস বলেছেন : আপনার মাকে আমার সশ্রদ্ধ সালাম দিবেন ।
১ . প্রদীপ চৌধুরী : স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র কীভাবে স্থাপন করলেন এবং বঙ্গবন্ধুর দেওয়া স্বাধীনতার ঘোষণা কীভাবে জাতির কাছে পৌঁছে দিলেন সেটা একটু আমাদের বলবেন । বেলাল মোহাম্মদ : মুক্তিযুদ্ধের সূচনা লগ্নে ২৬ শে মার্চ স্বাধীন …
বাংলাদেশে এখন একটা হুযুগ চলছে তা হোল অনলাইনে আয় করার কৌশল । যে লোক কম্পিউটার চালাতে যানে না সে ফ্রীল্যান্সিং করতে চায় , যে ছেলে জীবনে ১০ লাইন ইংরেজী ঠিকমতো লেখে নাই সে ব্লগিং করে আয় করতে চায় . . . ভাবটা এমন অনলাইনে টাকা উড়ে - কষ্ট করে ধরতে পারলেই হোল ।
তবে এই ' সুপার আর্থ ' গ্রহটির তাপমাত্রা এত বেশি যে , তা মানুষের বসবাসের উপযোগী নয় । কারণ , তাপমাত্রা ১২০ থেকে ২৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস । তবে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস । ' সুপার আর্থ ' গ্রহটিতে সম্ভবত অত্যন্ত গরম বাষ্প ও অন্যান্য গ্যাসের মিশ্রণে তৈরি কালো কুয়াশার চাদর এর সমুদ্রপৃষ্ঠকে ঢেকে রেখেছে ।
সার্চ ইঞ্জিনে গান খুঁজে পাওয়ার পর যে তালিকা পাবেন , সেখান থেকে কোনো একটিতে চাপ দিলে সরাসরি ডাউনলোড হওয়া শুরু করবে । মানে এখানে এতো কষ্টের দরকার হবে না । ফাইল গুলোর লিঙ্ক আগে থেকেই পরিবর্তণ করা আছে
[ . . . ] স্কুলের পাঠ্যক্রম থেকে অনেক আগেই বাধ্যতামূলক ইতিহাস ও ভূগোল পাঠ উঠে গেছে । বিকল্প হিসেবে তারা পড়েছে সমাজবিদ্যা , যা বস্তুত অনেক বিদ্যার এক জগাখিচুড়ি - তাতে বিভ্রান্তি বাড়তে পারে , জ্ঞান বাড়ে না । আমরা পাঠশালায় মানচিত্র এঁকেছি প্রথমে নিজ গ্রামের , পরে ক্রমান্বয়ে থানা , মহকুমা ও প্রদেশের ; উচ্চবিদ্যালয়ে দেশ ও পৃথিবীর । স্থানীয় ইতিহাস অবশ্য পড়ানো হতো না ( পড়ানো উচিত ) , পড়েছি ভারতবর্ষ ও ইংল্যান্ডের ইতিহাস । এভাবে ছেলেবেলায়ই পৃথিবীর ভূগোল ও ইতিহাস সম্পর্কে একটা ধারণা জন্মেছে । মানুষ যে একই প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত এবং তারা একই গ্রহের বাসিন্দা ইতিহাস ও ভূগোল পাঠ ছাড়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এই বিশ্ববোধ তাহলে কিশোরমনে কীভাবে জন্মাবে ? আমাদের শিক্ষা পরিকল্পকেরা এসব ভাবেন বলে মনে হয় না ।
তস্লিমা তো এম্নিতেই ডুবে আছে আর এই ভাড় যদি এভাবেই " তস্লিমা ক্যাম্পেইন " চালিয়ে যায় , তস্লিমাকে বোধ হয় আর খুজেই পাওয়া যাবে না ।
অর্গানিজম / মাইক্রোওর্গানিজমঃ যেকোনো ধরণের ক্ষুদ্রাকৃতির ( অণু সদৃশ ) প্রাণী / উদ্ভিদ কে মাইক্রোওর্গানিজম বলে । যেমন - ব্যাকটেরিয়া , ভাইরাস ইত্যাদি ।
টর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন , ড . কামাল হোসেন একজন হতাশাগ্রস্ত ব্যক্তি । হতাশা থেকেই তিনি আমাদের উচ্চ আদালতকে জংলী আইন ও জংলী শাসনের সাথে তুলনা করেছেন । একই সাথে বর্তমান বিচার ব্যবস্থা ও আইনের শাসনকে ভয়াবহ বলে তিনি ( কামাল ) যে মন্তব্য করেছেন , তা খুবই দুঃখজনক । এটর্নি জেনারেল বলেন , বর্তমান বিচার ব্যবস্থা স্বর্ণযুগে প্রবেশ করেছে । আমাদের উচ্চ আদালত বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন । বর্তমান সময়েই ৫ম সংশোধনী বাতিল , ৭ম সংশোধনী বাতিল , জেল হত্যা মামলা , স্বাধীনতার ঘোষক , নদী রক্ষা , পরিবেশ রক্ষাসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ মামলা উচ্চ আদালত নিষ্পত্তি করেছে । এসব মামলায় সাহসিকতাপূর্ণ রায়ের মাধ্যমে যে আদালত স্বর্ণযুগে প্রবেশ করলো , সে আদালতকে জংলী বিচার ব্যবস্থার সাথে তুলনা করা দুঃখজনক বলেও এটর্নি জেনারেল মন্তব্য করেন । সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ড . মুহাম্মদ ইউনূসের আবেদনের ওপর শুনানি শেষে নিজ দফতরে এক ব্রিফিং - এ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এটর্নি জেনারেল এসব কথা বলেন । প্রসঙ্গত , ড . কামাল হোসেন সোমবার সাংবাদিকদের কাছে বিচার ব্যবস্থা সম্পর্কে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন । আপিল বিভাগে ইউনূসের পক্ষে শুনানিতে বাধাগ্রস্ত হয়ে আদালত থেকে বের হয়ে ড . কামাল বলেন , বর্তমান বিচার ব্যবস্থা জংলী আইনের চেয়েও খারাপ । আমি আইউবের শাসন দেখেছি , স্বৈরশাসন দেখেছি । বৃটিশ কলোনিয়াল শাসনের ইতিহাস পড়েছি । কিন্তু বর্তমান বিচার ও শাসন ব্যবস্থা সেসবের চেয়েও বহুগুণে খারাপ । ড . কামাল আরো বলেন , আইউবের শাসন , স্বৈরশাসন এমনকি ওয়ান - ইলেভেনের সময়েও আমরা আদালতে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি । বর্তমান সময়ে সে সুযোগও পাচ্ছি না ।
৩৯ বছর বয়সে পাকিস্তানকে বিশ্বকাপ জয়ে নেতৃত্ব দেয়া ইমরান ১৯৯২ সালে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন । চার বছর পর রাজনৈতিক দল তেহরিক - ই - ইনসাফ ' র সভাপতি নির্বাচিত হন এ তারকা ।
শেখ আবদুস সালেক উপ - মহাপরিচালক ( বার্তা ) , বাংলাদেশ টেলিভিশন নিউজ রিডার হিসেবে তিনি খুব ভাল ছিলেন । তার সঙ্গে আমার অফিসিয়াল সম্পর্ক ছাড়াও ব্যক্তিগত সম্পর্ক খুবই ভাল ছিল । প্রায়ই তার বাসায় যেতাম আমি আর আমার স্ত্রী । তিনিও তার স্ত্রীকে নিয়ে আসতেন । তার মতো এমন বন্ধুবৎসল মানুষ এই সময়ে খুঁজে পাওয়া মুশকিল ।
কে তিন দিনের প্রবল বর্ষণ । তার উপরে উপচে পড়া বিভিন্ন জলাধার থেকে মাঝেমধ্যেই জল ছাড়তে হচ্ছে । তারও উপরে চাপ বাড়তে থাকায় পাঞ্চেত ও মাইথন জলাধার থেকেও জল ছাড়তে চাইছে ডিভিসি । তিনে মিলিয়ে বন্যা পরিস্থিতির মুখোমুখি পশ্চিমবঙ্গ । দক্ষিণবঙ্গে বিভিন্ন নদীর বাঁধে ফাটল ধরেছে । জলাধারগুলি উপচে পড়ছে । রবিবার সন্ধ্যায় ডিভিসি এ রাজ্যের সেচসচিবকে জানিয়ে দিয়েছে , পাঞ্চেত ও মাইথন জলাধারে জলের চাপ বেড়ে গিয়েছে । তাই তাদের ১০ থেকে ১২ হাজার কিউসেক জল ছাড়তেই হবে । এই অবস্থায় হাওড়া , হুগলি ও বর্ধমান জেলাকে সতর্ক করে দিয়েছে মহাকরণ । ডিভিসি জল ছাড়লে বিশেষ করে ওই তিন জেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে সেচ দফতর । পরিস্থিতির মোকাবিলায় কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে , তা ঠিক করতে সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া এ দিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসেন । সেখানে ঠিক হয়েছে , রাজ্যের উদ্বেগজনক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ডিভিসিকে জল না - ছাড়তে অনুরোধ করবে পশ্চিমবঙ্গ । যদি একান্তই জল ছাড়তে হয় , তার জন্য তিন জেলাকে সতর্ক করে দেওয়ার সময় দিতে হবে । আর জল ছাড়তে হবে দিনের বেলায় । যাতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সমস্যা না - হয় । সেচমন্ত্রী বলেন , " মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ , আগে মানুষকে সতর্ক করতে হবে । মানুষকে বাঁচিয়ে তবে জল ছাড়ার প্রশ্ন । " বন্যা হলে বিপন্ন মানুষ যাতে দ্রুত ত্রাণ পান , সেই জন্য মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ হাতের কাছে যা পাওয়া যাবে , তা নিয়েই উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে । ত্রাণ দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজনীতির রং দেখে যাতে কোনও বৈষম্য করা না - হয় , সেই নির্দেশও দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী । নিম্নচাপের প্রভাবে প্রবল বর্ষণে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বহু নদীবাঁধের অবস্থা শোচনীয় বলে সেচ দফতরে রিপোর্ট এসেছে । উত্তরবঙ্গের মালদহের পরিস্থিতিও খারাপ হচ্ছে । পরিস্থিতি বিচার করে রাজ্যের সর্বত্র ক্ষতিগ্রস্ত নদীবাঁধগুলির পাশের বাসিন্দাদের সতর্ক করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী । প্রয়োজনে তাঁদের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । দক্ষিণবঙ্গের নদীগুলির জলধারণ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় তারা বর্ষার প্রথম বৃষ্টির ধকল নিতে পারেনি । বাঁধের উপরে প্রচণ্ড চাপ পড়ছে । সেই কারণেই সেগুলিতে ফাটল ধরছে বলে সেচ দফতরের ইঞ্জিনিয়ারেরা জানান । পরিস্থিতিকে আরও ঘোরালো করে তুলেছে ঝাড়খণ্ডের অতিবৃষ্টি । সেচমন্ত্রী বলেন , " একেই তো এই রাজ্যে বিভিন্ন নদীবাঁধের অবস্থা খারাপ । রাজ্যের কয়েকটি এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে । তার উপরে মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধার থেকে জল ছাড়লে বর্ধমান , হুগলির বিস্তীর্ণ এলাকা ভেসে যাবে । " রাজ্যের সব মন্ত্রী , সাংসদ এবং বিধায়ককে নিজেদের এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতির উপরে নজর রাখার আর্জি জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী । বিশেষ কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে মহাকরণে । সেটির দায়িত্ব চার মন্ত্রীকে ভাগ করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী । শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় , পরিকল্পনা ও উন্নয়ন মন্ত্রী মণীশ গুপ্ত এবং বিপর্যয় মোকাবিলা মন্ত্রী জাভেদ খান পালা করে কন্ট্রোল রুমে থাকবেন । সমন্বয়ের দায়িত্ব বর্তেছে সেচমন্ত্রী মানসবাবুর উপরে । কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে সল্টলেকের জলসম্পদ ভবনেও । রাজ্য সরকারকে ভাবাচ্ছে বিভিন্ন জেলার নদীবাঁধের অবস্থাও । সেচ দফতর সূত্রের খবর , উত্তর ২৪ পরগনায় সুন্দরবন এলাকায় ১৮৫টি জায়গায় নদীবাঁধে ফাটল ধরেছে । দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবন এলাকায় নদীবাঁধে ৪০০টি জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে । দক্ষিণ ২৪ পরগনার পাথরপ্রতিমা ব্লকের বাঘডাঙা , দেবনগর , বোটখালি , রামতনুনগর , নামখানা , সাগরদ্বীপ , কাকদ্বীপ , গোসাবা , বাসন্তীর বিস্তীর্ণ এলাকার নদীবাঁধের অবস্থা উদ্বেগজনক । উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহকুমার বিভিন্ন এলাকায় জল ঢুকছে । ইছামতী , রায়মঙ্গল , কলাগাছি নদীতে কোথাও ফাটল ধরেছে , কোথাও বা নদীবাঁধ বসে যাচ্ছে । পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল , দাসপুর , চন্দ্রকোনা , কেশপুর ডেবরা , সবং - সহ বিস্তীর্ণ এলাকার পরিস্থিতি উদ্বেগজনক । কেলেঘাই , কপালেশ্বরীর বাঁধের অবস্থাও খুব খারাপ বলে জানান সেচমন্ত্রী । দাসপুরে জলের তোড়ে ক্রেন কাজ করছে না । তিন দিনের প্রবল বর্ষণে কংসাবতী , দ্বারকেশ্বর , গন্ধেশ্বরী , শিলাবতী , রূপনারায়ণ নদীর জল বিপজ্জনক মাত্রার কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে । কংসাবতীর বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে ডেবরা ব্লকের ১০ - ১২টি গ্রাম । বিকেলের দিকে দাসপুরের নিজামপুরে কংসাবতীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকতে শুরু করে দাসপুর - ২ ব্লকের বেশ কিছু গ্রামে । বর্ধমানের দাঁইহাট , মঙ্গলকোটের অজয় নদের বাঁধের অবস্থাও বিপজ্জনক । নদিয়া , মুর্শিদাবাদ , মালদহ - সহ উত্তরবঙ্গের নদীগুলিও ফুলেফেঁপে উঠেছে । ওই সব নদীর বাঁধের উপরেও সতর্ক নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । সেচমন্ত্রীর অভিযোগ , গত ৩৪ বছরে নদীবাঁধগুলি মেরামত করা হয়নি । ফলে অবস্থা সঙ্গিন হয়ে দাঁড়িয়েছে । প্রবল বর্ষণে মালদহের মানিকচকে বন্ধ হয়ে গিয়েছে ভাঙন রোধের কাজ । কিন্তু ফরাক্কা ব্যারাজ - কর্তৃপক্ষ তা জেলা প্রশাসনকে না - জানানোয় জেলাশাসক রাজেশ সিংহ ক্ষুব্ধ । তিনি বলেন , " বাঁধের কাজ যে বন্ধ হয়ে গিয়েছে , এ কথা কেউ আমাকে জানায়নি । তা ছাড়া এই সময় তো ভাঙন রোধের কাজ করার কথা নয় । অনেক আগেই ভাঙন রোধের কাজ শেষ করার কথা ছিল । " ফরাক্কা ব্যারাজ প্রজেক্টের জেনারেল মানেজার এ কে সিংহ বলেন , " শনিবার পর্যন্ত মানিকচকে ভাঙন রোধের কাজ হয়েছে । রাতভর প্রচণ্ড বৃষ্টি হওয়ায় ভাঙন রোধের কাজ বন্ধ করতে হয়েছে । " ভাঙন রোধের কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মানিকচকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে । হুগলির আরামবাগ মহকুমাতেও বাঁধ ভাঙার উপক্রম হয়েছে ১৪টি জায়গায় । দ্বারকেশ্বর নদে সবে মাত্র ২৫ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে কংসাবতী ব্যারাজ থেকে । তাতেই এই অবস্থা ।
লেখক বলেছেন : হা আসলেই দুঃশহ অভিগ্ঘতা ছিল । তবে এটা কিভাবে পরিবর্তন করা যায় তা চিন্তা করার দরকার । আমরা একজন একজন করে এটা চিন্তা না করলে এটা নিয়ে কাজ না করলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হবে । এরাই সব জায়গায় এদের ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করবে ।
খয়বর বলল - তাইলে তুমি আমার প্রেমিকা হইতে চাও ! খুম্বিয়া বলে - জ্বি । খয়বর বলল - তাইলে বেশী কইরা প্রেম করন লাগব । খুম্বিয়া বলে - ক্যান ? খালি তো ডালপুরি খাওয়াইছেন !
পোস্ট করা হয়েছে : বুধ অক্টোবর ১৪ , ২০০৯ ১ : ১০ পূর্বাহ্ন
একবার আসে , তাকে ভালোবেসে যদি অমার্জনীয় অপরাধ হয় হোক , ইতিহাস দেবে অমরতা নিরবধি আয় মেয়ে [ . . . ]
টবে বিদেশী কোনো গাছ না লাগিয়ে একটা দুইটা দেশি গাঁদা ফুল লাগিয়ে রাখুন । বাড়ির পতিত স্থানগুলোতে শুকনো গাঁদা ফুল ছড়িয়ে দিন । এরপর আপনাকে আর ভাবতে হবেনা । একসময় দেখবেন ফুলের গন্ধে মোহিত হয়ে পড়েছেন ।
আগে চলাফেরা নিয়ন্ত্রণজনিত যা বলসেন আর এখন গড়গড় কইরা যা বইলা গেলেন . . কোন মিল নাই । ওইগুলা করলে চলাফেরা নিয়ন্ত্রণও হয়না এবং এইসব শুধু মেয়ে বাচ্চাদের জন্য প্রযোজ্য না , ছেলে বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য । কোন প্যারেন্টিং সাইট বা বইতে এইসব বেসিক জিনিসপত্র পাওয়াই যায় . . বাট্ , তাতে আপনার আগের উক্তিরে ব্যাক করা হয় না ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন - ২০০১ এ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিসমূহ ।
মনস্তত্ত্ব নিয়ে আমার পড়াশোনা খুবই সীমিত । কিন্তু তা বলে আগ্রহ সীমিত এমন ভাবা যাবে না । বরং মনস্তত্ত্ব বুঝতে চেষ্টা করাটা আমার একটা শখ বলা যেতে পারে । মানুষের মধ্যে বিভিন্ন রকম মজার বিষয় আছে । লেখক হুমায়ুন আহমেদ নেত্রকোণার কুতুবপুর গ্রামে তার বাবার বাড়িতে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন । শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ । কি মনে হলো , একদিন তিনি ঘুরে দেখতে গেলেন সেই স্কুল । সঙ্গে নিয়ে গেলেন কিছু চাবি । সেসব চাবি দিয়ে তাঁর দরজা খুলে দেয়ার ইচ্ছে ছিলো । শিশুদের জন্য সৌভাগ্যের দরজা । তিনি শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত কিছু কর্তাব্যক্তিকে নিয়ে গিয়েছিলেন । তাকে সেখানে দেখলাম সবসময় বেশ ব্যস্ত । মাইকে একটা কথাও বলার শুরুতে ' অ্যাই শোনো আমি কিন্তু আজ কথা বলতে আসি নি ' বলে শুরু করছেন । অ্যাই শব্দ দিয়ে একটি জনগোষ্ঠীকে তিনি সম্বোধন করছেন । তারা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ ।
৩৯ । সালাদে বা অন্য কোনোভাবে কাঁচা শাকসবজি খেতে হলে সেগুলো ধুয়ে সমপরিমাণ পানি ও ভিনেগার মিশিয়ে তাতে ভিজিয়ে রাখুন । কিছুক্ষণ ভিজার পর তবেই ব্যবহার করবেন । এতে জীবাণু সংক্রমিত হয় না ।
প্রশ্ন তোলা দরকার , বুঝলাম , সাগরের গ্যাস উত্তোলণ আর্থিকভাবে ভীষণ ঝুঁকিপূর্ণ একটা কাজ । কিন্তু তাহলে কনোকোফিলিপস কেন বিপুল অর্থ ব্যয় করে এই বিশাল ঝুঁকিপূর্ণ কাজে আগ্রহী হলো ? কন্যাদায়গ্রস্ত পিতাকে উদ্ধার করার অনুরূপ গ্যাসদায়গ্রস্ত ( ! ) বাংলাদেশকে উদ্ধার করতে , নাকি নিশ্চিত মুনাফার গন্ধ পেয়েই ? তাহলে বাপেক্স বা পেট্রোবাংলা কেন সেই লাভজনক কাজটি করবে না ?
" ফুকুসিমা " কেন্দ্রের বিপর্যয়ের আগের চেয়ে , বর্তমানের পরীক্ষার মানদণ্ড যথেষ্ট কঠোর : ভূমিকম্পের বিপদের ক্ষেত্রে রিখটার স্কেলে ছয় অঙ্কের চেয়ে বেশী মাত্রায় ভূমিকম্প সহ্য করার ক্ষমতা পরীক্ষা করা হবে . ভূমিকম্প ও সুনামি ব্যতিরেকে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মধ্যে এখন প্রবল ঠাণ্ডা ও গরমকেও ধরা হচ্ছে . মানুষ কৃত বিপর্যয়ের মধ্যে পারমানবিক বিদ্যুত কেন্দ্রের মধ্যে বিমান দুর্ঘটনারও মডেল করে দেখা হচ্ছে . পরীক্ষার মানদণ্ড কঠোর করা স্বত্ত্বেও রাশিয়ার নিরাপত্তার মান থেকে তারা এখনও অনেক দূরে রয়েছে , এই কথা উল্লেখ করে সের্গেই নোভিকভ বলেছেন :
আরনেট নিউজ মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানের চর পানিয়া এলাকায় ধলেশ্বরী নদী হতে , শনিবার রাত ৮ টায় সিরাজদিখান থানা পুলিশ , গলাকাটা অজ্ঞাত ব্যাক্তির লাশ উদ্ধার করেছে । জানাযায় , স্থাণীয় লোকজন নদীতে লাশটি ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দিলে সিরাজদিখান থানার এস আই আসাদ লাশটি উদ্ধার করেন । এস আই আসাদ জানান , ৭ / ৮ দিন আগের লাশ হবে , হাত পা বাঁধা এবং [ . . . ]
একই সাথে আমাদের দেশে সুস্থ বিনোদনের পরিসর করা হোক । মুক্তবুদ্ধির চর্চা , খেলাধূলো , সংস্কৃতি চর্চা এসবে ডুবে থাকুক বাড়ন্ত প্রজন্ম । এদের দিয়েই মাদক বিরোধী প্রচারণা করা হোক ।
ইউটিউব বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং ওয়েব সাইট । বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষ ভিডিও দেখা এবং একে অন্যের সঙ্গে ভাগাভাগি করার জন্য ব্যবহার করেন ইউটিউবকে । ইউটিউব - এর মেইন পেজে গিয়ে ভিডিও খোঁজা বা শেয়ার করার সুযোগতো আপনার সব সময়ই থাকছে , কিন্তু ইউটিউব - এর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ সম্ভবত এর চ্যানেল । চ্যানেলগুলো ইউজারের আপলোড , প্রিয় ভিডিও , প্লেলিস্ট ইত্যাদি সব কিছুকে এক জায়গায় নিয়ে আসে ।
এ প্রশ্নের উত্তরে মি হক প্রথমেই পাল্টা প্রশ্ন করেন যে আইন প্রণয়ন করে দেশে সামরিক শাসনের সম্ভাবনা বন্ধ করা যাবে কিনা ৻ তিনি বলেন , আইন প্রণয়ন করে সামরিক শাসনের পথ বন্ধ করা যাবে কিনা এ বিষয়ে তিনি নিশ্চিত নন ।
সম্পূর্ণ → পেস্ট করা লেখার সমস্যা দূর করার পদ্ধতি
এইচটিএমএল৫ ২০১০ সালের এইচটিএমএল এর সর্বশেষ সংস্করণ এইচটিএমএল৫ । এটি একটি সমৃদ্ধ ইন্টারনেট এপ্লিকেশন প্রযুক্তি যেমন এডোবি ফ্লাশ , মাইক্রোসফট্ সিলভারলাইট এবং সান জাভাএক্স এর প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করেছে । এতে রয়েছে ভিডিও , এনিমেশন ও অন্যান্য সমৃদ্ধ এপ্লিকেশন প্লাগ ইন সুবিধা ।
দারুন উপস্থাপন আদনান ভাই । ধন্যবাদ । খুবই ভাল লাগলো ।
প্রথম কিস্তিতে ২০০০ / = টাকা লোন দিলো । হাতে পাইলাম ১৮০০ / = টাকা । ২০০ / = টাকা গ্রুপ ফান্ডে কাইটা রাখছে । যহন আমরা গ্রামীণ ব্যাংক হইতে চইলা আসব তহন ঐ টাহা ০৮ % সুদে যত টাহা অয় দিবে । স্বামীরে দোকানের জন্য দিলাম । ফেরি দোকান কইরা কয় টাহাই বা পায় । তা দিয়া সংসার চালাইয়া প্রত্যেক সপ্তাহে ৪৩ / =
সশব্দে ইলেকট্রিক ফার্নেসের দরজা খুলে গেছিল । লোহার রেলিং ট্রেতে পাখির পালকের মতো নরম সুন্দর মায়াময় মুখশ্রীতে ভরা শিশুটির দেহটা শ্মশান কর্মীরা সন্তর্পণে তুলে নিয়েছিলেন । চিরতরে তুতুল ঢুকে যাচ্ছিল চুল্লির ফার্স্ট চেম্বারে । আরও ভিতরে সুতীব্র অগ্নিজগত । সেই মুহূর্তে আবার নিঃশ্বাস বন্ধ করে শিশুটির শেষ বিদায় দেখছে । পুনরায় বন্ধ হয়ে গেছিল অগ্নি গহ্বরের দরজা । নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছিল তুতুলের দৈহিক অস্তিত্ব । কেউ আর কোনো শব্দ উচ্চারণ করছে না । শুধু স্তুপীকৃত সৌরভহীন সাদা ফুল পড়েছিল । দেওয়ালের দিকে স্বাতী চোখ বন্ধ করে তুতুলকে দেখতে পাচ্ছে , পুঁচকে তুতুল মাথা ঝাঁকিয়ে বলছে , আমার দলম লাগে ।
রাঙ্গামাটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা পুলিশ সুপার মাসুদ উল হাসান । এতে প্রেসক্লাবের সভাপতি সুনীল কান্তি দে ও সংবর্ধিত মুক্তিযোদ্ধাগণ বক্তব্য রাখেন । সংবর্ধিতরা হলেন - পুলিশ পরিদর্শক আব্দুর রশিদ , এসআই রুহুল আমিন , কনস্টেবল মকবুল হোসেন , কনস্টেবল সুনীল কুমার পাল ও পানি বাহক মো . মোশারফ । শেষে পুলিশ সদস্যদের অংশগ্রহণে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয় । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এইউ / শাসি / ১৮ . ৪৪ ঘ . )
পোষ্ট করেছেন : ১৬ টি মন্তব্য করেছেন : ৮৩৯ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৮ মাস ২০ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৩৫৫৬ বার
লেখক বলেছেন : আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম । । ভাবছি বাটুল দ্যা গ্রেট নামের একটা নিক খুলবো !
১৬ টি মন্তব্য ৮১ জন পড়েছেন ০ জন পছন্দ করেছেন বিভাগ : বিবিধ , ইত্যাদি
৪ . যাই হোক এবার সবকিছু সবুজ দেখালে নেক্সট এ ক্লিক করুন । লাইসেন্স পেজআসলে তারপর আবার নেক্সট এ ক্লিক করুন ।
দৃঢ় অথবা নমনীয় প্রাথমিক কাঠামো তৈরীর খরচ খরচ নির্ভর করে যে পদার্থ কাঠামো তৈরীর জন্য ব্যবহৃত হয় যেমন জি . আই পাইপ , এম . এস অ্যাংগেল , ফাইবার গ্লাস দ্বারা দৃঢ়বদ্ধ পলিয়েস্টার , কাঁচ , অ্যাক্রিলিক প্রভৃতির উপর । এছাড়াও গ্রীন - হাঊস তৈরীর খরচ নির্ভর করে আস্তরণে ব্যবহৃত পদার্থের উপর ।
পুরনো ঢাকার ছোট কাটারা , বড় কাটারা , লালবাগ কেল্লা , রূপলাল হাউজসহ শতাধিক ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা পুরাকীর্তি হিসাবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সম্পদ হিসাবে নথিভুক্ত রয়েছে । এছাড়া গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের হেরিটেজ ভবনের দুইটি তালিকা রয়েছে । প্রথমটিতে ১১২ ও দ্বিতীয় তালিকায় ৩২টি ঐতিহ্যবাহী স্থাপনার নাম রয়েছে । তিনি বলেন , ইতিমধ্যেই প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের বেশকিছু ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা দখল করে মাদ্রাসা , আড়তসহ নানা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে । এই অমূল্য সম্পদগুলো উদ্ধারের চেষ্টা চলছে । বাকি স্থাপনাগুলোর প্রতিও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে বলে তিনি জানান ।
তূর্য বলেছেন : প্লিজ ফর গড সেকস , লিভ হিম অ্যালোন ! ! !
সাইফ দি বস ৭ লিখেছেন : আমারটা ঠিক আছে কিংবা না ঠিক আছে বুঝতে পারছি না ! দয়া করে উপদেশ দিবেন . . .
কথায় কথায় মরে গেলেও এটা আমি করবো না , খাবো না , এভাবে কথা বলা আমার স্বভাব । এভাবে কথা ছোটরা বলে বড় ' রা না । কিন্তু আমার মনে হচ্ছে আমি বুড়ি হয়ে যাচ্ছি কিন্তু বড় আর হচ্ছি না । সবাই এটা নিয়ে অনেক বকে বকে এখন ক্ষ্যান্ত দিয়েছেন । তোর মানসিক বয়স কোথাও আটকে আছে , তোর মানসিক ডেভেলাপমেন্ট হচ্ছে না , বলতে বলতে সবাই ক্লান্ত । আমিও মেনে নিয়েছি একরকম যে বড় হওয়া হয়তো আর হবে না এ জীবনে । সবচেয়ে বেশি বলেছেন এক ভদ্রলোক । যার সাথে ঝগড়া করতে করতে এতো বছর পার হয়ে গেছে টের পাইনি । তারপরও এখনো কিছু না হতেই ঘাড় বেঁকিয়ে ঐটাই বলি , মরে গেলেও তোমার সাথে থাকবো না । তিনি আজকাল বলেন , মরারতো আর দেরী নাই , এতোদিন যখন থাকলা কষ্ট করে , বাকি কয়টা দিনও থাকো । এতোদিন যে যেভাবেই বলেছে , সেগুলো শুনতে একরকম লাগতো । কিন্তু এজীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন মানুষটা , " তোমার জন্য মরতে পারি , ও সুন্দরী তুমি গলার মালা " যখন বলেন সেটা , তখন অন্যরকম লাগে ।
সন্দীপ বললেন , তুমি কি ভাব , আর্টিস্টদের আর গুরুকরণ দরকার নেই ?
বর্তমানে ভাঙন কবলিত এলাকার মানুষ আতংক গ্র ¯ হ হয়ে পড়েছে । সাম্প্রতিক টানা বর্ষনে আতাই ও ভৈরব নদে পানির চাপ বেড়ে যাওযায় আবারও ভাঙন দেখা দিয়েছে । বারাকপুর ইউনিয়নের লক্ষীকাঠী যদু বিশ্বাসের খালের সুইচ গেট সংলগ্ন বেড়ি বাঁধ ভেঙে পানি প্রবেশ করে ব্যাপক এলাকার ফসল ক্ষতি হয়েছে । এলাকাবাসী সেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে ভাঙন কবলিত বাঁধ মেরামত করেছে । অন্যদিকে ভৈরব নদীর ভাঙ্গনের কবলে রয়েছে জনবহুল সেনহাটী । সুরমা বাজার সংলগ্ন বরইতলা এলাকায় সতুন করে ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে । ভাঙনে কয়েকটি দোকান নদী গর্ভে চলে গেছে । নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেন পাকা রাস্তা ছুঁই ছুঁই করছে । পানির চাপে যেকোন মুহুর্তে রাস্তা ভেঙে সেনহাটী এলাকা প্লাবিত হতে পারে । উল্লেখ্য , দীর্ঘ ১ যুগ ধরে আতাই ও ভৈরব নদীর দু ' কুল দেদারছে ভাঙছে । ভাঙনে দুই উপজেলায় দু ' শতাধিক বসত বাড়ি , শ ' শ ' একর আবাদী জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে । সলিল সমাধি হয়েছে ৬ জনের । ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে ৫ শতাধিকেরও বেশি পরিবার । অনেকেই গৃহহীন হয়ে পড়েছে ।
তাইতো সর্বদা ক্যান্সার নিয়ে থাকেন । কারণ এতে মরণ নিশ্চিত । কোন অনিশ্চয়তা নেই ।
প্রকাশকদের সাথে পুনঃক্রয়ের ব্যবস্থা করা এবং লাইব্রেরী নেটওয়ার্ক - এর সাথে সংযোগ স্থাপন করা অনুবাদের মান নিশ্চিতকরণের জন্য
দুপুরে রান্না হয়েছিল আলু - বেগুন দিয়ে শুঁটকি । শুঁটকি তেমন একটা পছন্দ করি না । কোনমতে নাক - কান বুজে খেয়ে নিলাম । রাতেও যখন দেখি সেই শুটকি তরকারির অবশেষ রয়ে গেছে , সাথে নতুন যুক্ত হয়েছে পিচ্চি পিচ্চি ট্যাংরা মাছ , মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেল । খাবো না - বলতেই মা টেপ - রেকর্ডার অন করলো , " " ইত্যাদি ইত্যাদি ! বোন হালকা মেজাজে মাকে বললো , " বোন মজা করেই বলছিল , আম্মা হঠাৎ কেমনে যেন রেগে গেল , - - " " . . . ইত্যাদি ইত্যাদি । মায়ের রেগে যাওয়ায় কিছুক্ষণ বোন কি করবে বুঝে উঠতে পারলো না যেন , তারপর নিউটনের তৃতীয় সূত্রমতে বোনের মেজাজও গেল বিগড়ে । - বলে ধুরুম করে দরজা লাগায় দিল । কিছুক্ষণের জন্য আম্মা থতমত খেল । তারপর আর কি করার , বাকি ঝাল মা আমার উপর বেহুদাই ঝাড়লো , " " . . . বেশিক্ষণ খাওয়ার ঘরে থাকলাম না , নিজের কুয়ায় ঢুকলাম । হুদাহুদি ঝাড়ি শুনে মেজাজটা একটু খারাপ । মনে হলো বাসা থেকে বের হয়ে যাই । সাহসের অভাবে পারলাম না । যাক গে . . .
শিক্ষা ও দৈনন্দিন প্রয়োজীয় তথ্য এখন ওয়েবে শিক্ষা বিষয়ক সকল তথ্য নিয়ে শুরু হয়েছে মিমডুর ডট কম ( www . mimdoor . com ) নামের একটি ওয়েব সাইট । বাংলাদেশের মত একটি উন্নয়নশীল দেশের জন্য শিক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । প্রতি বছর এ দেশের প্রায় ২ লক্ষাও বেশি ছাত্র - ছাত্রী বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করেন । বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে তারা প্রতি নিয়ত ব্যর্থ [ . . . ]
আমি বিখ্যাত সান মাইক্রোসিস্টেম কর্তৃক তৈরী মাইক্রোসফট অফিসের বিনামূল্যের বিকল্প ওপেনঅফিস . অর্গ ব্যবহার করছি । কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই সফটওয়্যারটিকে আমার বেশি ভালো মনে হয়েছে ; যেমন : বিবলিওগ্রাফী বা রেফারেন্স তৈরীর ক্ষেত্রে এবং পি . ডি . এফ . ফাইল বানানোর নিজস্ব ক্ষমতার ক্ষেত্রে । আমি অফিসের সমস্ত কাজেই ( মেমো , প্রশ্নপত্র , ক্লাস লেকচার , টেবুলেশন ) এই সফটওয়্যারটা ব্যবহার করছি । GIMP হলো আরেকটি দারুন সফটওয়্যার যেটা দিয়ে দামী ফটোশপে করা আমাদের কাজগুলোর সবই করা যায় । ইন্টারনেট ব্যবহারকারীগণ দামী ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের বদলে বিনামূল্যের ফায়ারফক্স বা অপেরা ব্যবহার করে অধিকতর গতি এবং নিরাপত্তা পাচ্ছেন । এই তালিকাটা অনেক লম্বা এবং ক্রমবর্ধমান ।
ঝালকাঠি , ৭ জুলাই ( সূর্যালোক নিউজ ডটকম ) : : যেন ' চাঁদের হাট ' বসেছে ঝালকাঠির পুরানো স্টেডিয়ামে । ছোট্ট ছোট্ট পায়ে বল নিয়ে ছোটা , আক্রমণ - পাল্টা আক্রমণ , গোল দেয়া - রক্ষা করাসহ হৈচৈ - আনন্দ - উল্লাস , আবার হেরে গিয়ে কান্নাকাটি । শুধু ছেলেরা নয় , মেয়েরাও খেলছে ফুটবল ! সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য ! চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না । আনন্দ ভাগাভাগি করতে শিশু - কিশোরদের সঙ্গে বুড়োখোকারাও ভীড় জমাচ্ছেন ।
ফনেসকা যুক্তরাষ্ট্রে গ্রীন কার্ড ধারী ব্যক্তি এবং সম্প্রতি তিনি এক বিতর্কের মুখে পড়েন । লংকা পলিটি জানাচ্ছে , যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় " গতবছরের শেষ পর্যায়ের অভিযানে তার বিরুদ্ধে আনা যুদ্ধপরাধের অভিযোগে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে উদ্যত হয় " । শ্রীলন্কার সরকার এ বিষয়ে এই বলে আপত্তি জানায় যে , " জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক কোন তথ্য তৃতীয় কোন পক্ষকে সরবরাহ করার অধিকার জেনারেল ফনসেকার নেই ।
মড়ুরা সম্ভবত বেশ আমদে আছে , গতকালকে একটু রাত করে ঘুমিয়েছিল , নইলে এত সুন্দর একটা লেখা এখনো ষ্টিকি করা হয়নি কেন জাতি জানতে চায় ? ? এসবির
বিনোদন বাংলা ডেস্ক ( ৩ জুন , ২০১১ ) : বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ভিত্তিক ছবি ' এন্দিরান ' তামিল ভাষায় নির্মিত । কিন্তু তা হলে কী হবে , ছবিটি সারা দেশেই বিশাল ব্যবসা করেছে । আর বিদেশে এই ছবিটির দর্শক মাতানোর মাধ্যমে উচ্চাকাঙ্খা সৃষ্টি করেছে । ' এন্দিরান ' যার মানে ' ' রোবট ' ' । ছবিটির বাজেট ছিল ৩৫ মিলিয়ন ডলার । বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ফুটিয়ে তুলতে ছবিটিতে সংযোজন করা হয়েছে , বৈপ্লবিক কারিগরি দক্ষতা এবং সাথে যোগ হয়েছে বড় বড় সব অভিনেতা । ছবিটি বিশ্বব্যাপী মুক্তি পায় ২০১০ সালের অক্টোবরে । হিন্দি এবং তেলেগু ভাষায় ডাবিং ছাড়াও ছবিটিতে ইংরেজি সাবটাইটেল ব্যবহার করা হয় । ছবিটির ডিস্ট্রিবিউটার ইরোস ইন্টারন্যাশনাল বলেছে , এটি ভারতের এযাবতকালের সবচেয়ে লাভজনক ছবি । উদ্বোধনী সপ্তাহেই ছবিটির বিশ্বব্যাপী আয় রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে । প্রথম সপ্তাহে ছবিটি থেকে আয় হয়েছে , ১৩ . ৮ মিলিয়ন ডলার । যার মধ্যে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রেই অর্জিত হয়েছে ৪ . ৪ মিলিয়ন ইউরো । কলিউড বছরে প্রায় ১৫০টি ছবি প্রযোজনা করে । যা থেকে রাজস্ব আয় হয় ১৭০ মিলিয়ন ইউরো । ভারতের বাণিজ্য সভা ফিকি ' র ২০০৯ সালের একটি রিপোর্টে এই হিসেব দেওয়া হয়েছে ।
লেখক বলেছেন : সুইচ অন হৈলেই সে পৌছায়া যায় শার্ট প্যান্ট চেঞ্জ করে খোলা শরীরে বসে থাকাদের কাছে । লোড ছায়া ( সেডিন ) । অসহ্য । আন্নের খাচার ভিত্রের আবহাওয়া ভাল তো ?
লেখক বলেছেন : সেটাই , শুধুমাত্র ধর্মপ্রাণ মানুষের আবেগই আমাদের যাবতীয় দুর্বলতাকে ঢেকে দেয় ! এত সমস্যা আর সীমাবদ্ধতার পরেও প্রতি বছর সফল ভাবে শেষ হয় বিশ্ব এজতেমা ।
বাসে উঠে এই দুইজন দৃষ্টি শক্তিবিহীন মানুষ পরম মমতায় পাশাপাশি বসে হাতে হাত ধরলেন । মহিলা আর তাঁর স্বামী , দুজনেই সম্পূ্র্ণভাবে দৃষ্টি শক্তিহীন । কিন্তু তা থামিয়ে রাখেনি তাঁদের পথচলা । কারো করুণায় নয় , বরং নিজেদের যতটুকু শক্তি আছে , তা নিয়েই স্বাবলম্বী হয়ে পথ চলছেন । বাসে করে যাচ্ছেন শুধু গাড়ি নিজেরা চালাতে পারবেন না বলে ।
খাবার দাবারের কথা আর কইয়েন না ভ্রাতা - ফ্রজেন খাবার খাইতে খাইতে অরিজিনাল সব খাবারের টেস্টই ভুইল্যা যাইতাছি
অনুষ্ঠানের প্রাণবন্ত উপস্থাপনায় ছিলেন পিকজেল ডাইরেক্টর মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন ৷ নৈশভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয় ৷
পরে অনেক চেষ্টা করেও ম্যসেজ প্ররনকারীকে কল করে পাওয়া যায়নি ।
বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন খ্যাতনামা মার্কিন পপ তারকা লেডি গাগা । তার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে মার্কিন আদালতে মামলাও হচ্ছে । এবার উঠেছে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ।
নপুংশুক ও চরিত্রহীন পিতার সহায়তায় অবুঝ সন্তানদের সামনে লম্পটদের হাতে এক অসহায় রূপসী মায়ের গণধর্ষণের প্রতিবাদ করায় পিতার হাতে নির্মম আহত হন প্রতিবাদী কন্যা রেহনুমা । ছবিটি বাংলানিউজ থেকে নেয়া । বহুজাতিক কোম্পানি কনোকো ফিলিপসকে সমুদ্রের গ্যাস ব্লক ইজারা দেওয়ার প্রচেষ্টার প্রতিবাদে আয়োজিত জ্বালানি মন্ত্রণালয় ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশ লাঠিচার্জে রেহনুমা আহমেদ আহত । বলা হয় গরীবের বউ সবার ভাবী । এক্ষেত্রে গরীবের বউটি যদি দেখতে সুন্দরী হয় এবং প্রতিবেশি মাতব্বরা যদি লম্পট শ্রেণীর হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই । আর আমাদের প্রিয় দেশটিতে অনেক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও গরীব । বলতে গেলে রূপসী দেশটির সর্বাঙ্গে সৌন্দর্য লুকায়িত । তাই বিশ্ব লম্পট যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও প্রতিবেশির ব্যাপারে ঐতিহাসিক চরিত্রহীন ভারত , ইইউ , ডব্লিউবি , আইএমএফ এর গণধর্ষনের শিকার রূপসী বাংলাদেশ । এক্ষেত্রে রূপসীর অক্ষম স্বামী ( সরকার বাহাদুর ! ) নামমাত্র স্বামীত্বকে দীর্ঘস্থায়ী করতে বিশ্ব লম্পটদের নিতান্তই সহায়কের ভূমিকা পালন করছে । বার বার স্বামী ( সরকার ) পরিবর্তন করেও ( রূপসী ) নিজের স্বতীত্ব যেমন ধরে রাখতে পারছে না , তেমনি পারছে সন্তানদের ( জনগণের ) মুখে হাসি ফুটাতে । রূপসীর বর্তমান স্বামীর ( যে স্বামীর কিনা স্বামীত্ব টিকিয়ে রাখার ভিশন ২১ ) মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক ও যুদ্ধাপরাধের মত বড় বড় খাবার দিয়ে রূপসীর অবুঝ সন্তানদের ব্যস্ত রেখে বাড়ির বেডরুমে প্রবেশ করে নপুংশক স্বামীর সহযোগিতায় রূপসীর গ্যাস , বন্দর , ট্রানজিটের মত অত্যন্ত স্পর্শকাতর গোপন অঙ্গের কর্তৃত্বও দখল করেছে লম্পটরা । অথচ মায়ের সতীত্ব নষ্ট হওয়ার বিষয়টি অবুঝ সন্তানরা টের না পেয়ে বিশ্বাসঘাতক পিতার ( সরকার ) দেয়া দর্শ্যমান খাবার খেতেই ব্যস্ত । গ্যাসের কর্তৃত্ব দেয়া মানে লম্পটদের বেডরুম ছেড়ে দেয়া , আর দেশের সামরিক বাহিনীর অফিসারদেরকে দিয়ে স্যালুট দেয়া অর্থ চূড়ান্তভাবে মনিবের কাছে গোলামদের আত্মসমর্পনের নামান্তর । যুক্তরাষ্ট্র , ইইউ , ভারত , চীন , জাপান , ডব্লিউবি , আইএমএফ প্রভৃতি দেশ ও সংস্থার দরিদ্র এই দেশটির দিকে নজর দেয়ার কারণ হিসেবে অনেকে শুধু দেশটির তেল - গ্যাস - বন্দর প্রভৃতি সম্ভাবনাময় প্রাকৃতিক সম্পদ ও তথাকথিত সন্ত্রাস দমনের কথা বলে থাকলেও এর সাথে জড়িত রয়েছে অনেক বড় অর্থনৈতিক স্বার্থ । কারণ দেশটি আয়তনে বিশ্বের ৩ হাজার ভাগের মাত্র ১ ভাগ হলেও এর লোকসংখ্যা ৪০ ভাগের ১ ভাগ । যা কি না বাংলাদেশের চেয়ে আয়তনে ২০ - ৪০ গুণ বড় এরকম অনেক দেশেই অনুপস্থিত । আর এই বিশাল ভোক্তার জনসংখ্যার কারণে আয়তনে দরিদ্র হলেও এই দেশটি একটি বিশাল বাজার । এই ১৮ কোটি লোকের বাজার দখল বিশ্বমোড়লদের অতিরিক্ত নজরের একটি অন্যতম কারণ । কেননা অনেক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও আমাদের নিজেদের অর্থনীতিকে উৎপাদনমুখীর পরিবর্তে ভোগমুখী করে তোলা হয়েছে দৃশ্যমান এসব দাতা দেশ ও সংস্থাগুলোর পরামর্শে । বিস্ময়কর হলেও সত্য যে , তৃতীয় বিশ্বের এই জনবহুল উন্নয়নশীল দেশটির রাজধানী শহরকে এখন বিশ্বের ' সিটি অব শপিংমল ' বললে অত্যুক্তি হবে না । অথচ বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল শহর টোকিও " সিটি অব প্রোডাকশন " তথা উৎপাদনের শহর হিসেবে বিবেচিত । দেশের অর্থনীতির দিকে তাকান , দেখতে পাবেন আমাদের ভোগকৃত অধিকাংশ পণ্যসামগ্রীই শুধু নয় , চিন্তা - চেতনা তথা সংস্কৃতিও হয় প্রতিবেশী দেশ নতুবা ওই সব মোড়ল দেশের বহুজাতিক কোম্পানি বা চ্যানেল থেকে আমদানি করা । যেখানে আমাদের নিজস্ব যোগান নামমাত্র । বিশেষজ্ঞদের মতে , দেশে আরো ৮০ শতাংশ খাঁটি দুধ উৎপাদন সম্ভব অথচ শিশুখাদ্যের জন্য বিদেশীদের ভেজাল দুধেই আমরা অধিক সন্তুষ্ট । এখন প্রশ্ন আসতে পারে - দেশের বাজেটে ও বাঘা বাঘা অর্থনীতবিদ ও সংস্থাগুলোর গবেষণায় আমাদের প্রবৃদ্ধি তো বাড়ছেই । এ ক্ষেত্রে অর্থনীতির একজন ছাত্র হিসেবে আমার কাছে যেটা মনে হয় , দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড যেখানে বাস্তবতার আলোকে অনেক বেশি উৎপাদনমুখী হওয়ার কথা ছিল সেখানে তা কেবলই ফটকা কারবারি ও প্রতারণার ফাঁদে বন্দী । এখানে যেটা হচ্ছে তা হলো ১০ টাকাকে ২০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে । ফলে দেশের প্রকৃত প্রবৃদ্ধি সত্যিকার অর্থে খুবই নগণ্য । একদিকে পাশ্চাত্য সাংস্কৃতির আগ্রাসন অন্যদিকে বর্তমানে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও তরুণ - তারুণীদের অবাধ মেলামেশার পেছনে অধিক সময় দেয়া , বিভিন্ন মরণ নেশায় আসক্ত হওয়া ( ট্যাবলেটিং , ফেনসিডাইলিং , মোবাইলিং , কম্পিউটারিং ) , বড় আপু - ভাইয়াদের নোট মুখস্ত করে পরীক্ষা দেয়া এবং সর্বোপরি রাজনৈতিক দলের লেজুড়বিত্তি তথা টেন্ডারবাজি - চাঁদাবাজি অনেকটাই সাধারন রূপ লাভ করেছে । দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ছাত্রদের ভূমিকা দেখে জনৈক ব্যক্তি সেদিন আক্ষেপ করে বলছিলেন - দেশটা বিক্রি হয়ে গেলেও সম্ভবত আমাদের ছাত্রদের ঘুম ভাঙ্গবে না এবং তিনিই বলছিলেন , ঘুম ভাঙ্গবে কি করে , তাদেরকেতো ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে ।
তারপরে লগইন করতে নতুন নামটি ব্যবহার করতে হবে । যদি কোন কারণ বশত লগইন করতে অসুবিধা হয় তাহলে তখন এই পোস্ট থেকেই আপনার প্রস্তাবিত নামটা কপি পেস্ট করে দিয়ে তারপর আগের পাসওয়ার্ড দিয়েই প্রবেশ করুন ।
ঢাকা , ২১ জুন : দেশের বড় একটি জনগোষ্ঠী পল্লীতে বসবাস করেন । তাদের ক্রয় ক্ষমতা সীমিত । তারা রোগে আক্রান্ত হলে চিকিৎসকের শরনাপন্ন হতে পারেন না । বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হাতের কাছে পান না । তাই দেশের বৃহত্তর স্বার্থে চিকিৎসা সেবা গ্রামমুখী করতে হবে ।
গত পর্বে দেখিয়েছি কিভাবে কিভাবে মাইক্রোওয়ার্কার্স . কম এ রেজিষ্ট্রেশন এবং প্রোফাইল সাজাবেন । এই পর্বের মূল আলোচনা হবে , কিভাবে একটি জব পছন্দ করবেন এবং তা বায়ারের চাহিদা অনুযায়ী সাবমিট করবেন । তো চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় চলে যাই … . মাইক্রোওয়ার্কার্স এ আপনি অনেক ধরনের কাজ করতে পারবেন আপনার কোয়ালিটি মত । তবে , এখানে কাজ করার আজে [ . . . ]
ব্লগ পরিমণ্ডলে " ইমুডজ " নামে পরিচিত বাহরাইনের ব্লগার মোহামেদ এল - মাসকাতি গত ৩০ মার্চ ২০১১ তারিখে গ্রেফতার হন । রিপোর্টারস উইদাউট বর্ডার - এর মতে , @ ইমুডজ নামে পরিচিতি এল - মাসাকাতিকে রাজকীয় পরিবারের একজন সদস্য কর্তৃক টুইটারে হুমকী প্রদানের পর তাঁকে গ্রেফতার করা হয় । টুইটারে তাঁর বাহরাইনি বন্ধুরা এবং পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের জনগণ তাঁর মুক্তি দাবি করেছে । বাহরাইন সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস ( @ বাহরাইনরাইটস ) রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস - এর আরবী ভার্সনের প্রতিবেদনে একটি লিন্ক টুইট করে মন্তব্য করে : تدين مراسلون بلا حدود أيضاً حملة القمع الممارس ضد المدوّنين البحرينيين . http : / / ow . ly / 4sSRt # freeemoodz @ emoodz # bahrain বাহরাইনি ব্লগারদের দমনকে রিপোর্টার্স উইদাউট . . .
ভাই কেমন আছেন । আমি সত্যিই বিস্মিত হচ্ছি যে এরকম একটি সাইট আপনি তৈরি করেছেন । সত্যিকার অর্থে আপনি দেশের জন্য একটা কিছু করেছেন । আমি আপনার নতুন গ্রাহক । দোয়া করি আরো ভাল কিছু করেন ।
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : সাইফ ভাইকে ধন্যবাদ । আপনি কি " দশদিক " এর প্রধান প্রতিবেদক সাইফ বরকতুল্লাহ ? ?
৪৫ বার পঠিত | ৬ টি মন্তব্য | রেটিং + ০ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
আর ব্যবসাতো মাইক্রোসফটেরই । ওরা যা গিলাবে কাস্টমার তাই গিলবে । মাইক্রোসফট দুনিয়ার সবচেয়ে বাজে ওএস বানিয়ে ব্যবহারকারীদের উপর চাপিয়ে দিয়ে ওয়াও বলতে বলবে , আর কাস্টমাররা ওয়াও বলবে চোখ বন্ধ করেই । আমি আজ পর্যন্ত দেখলাম না , কোন ওয়ার্ড ব্যবহারকারীকে স্বয়ংক্রিয় সূচীপত্র বানাতে । TOC , Heading 1 , Heading 2 কী জিনিষ শতকরা ৯৯ ভাগ ওয়ার্ড ব্যবহারকারী জানেনা । এগুলো সব তারা নিজ দায়িত্বে নিজ হাতেই তৈরী করে , যা কিনা ওয়ার্ডপ্যাডেই করা যায় । আর দুই লাইনের নোটিশ পাঠানোর জন্য ওয়ার্ড ফাইল বানিয়ে ইমেইল করা তো অসহনীয় । ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে এসব নোটিশগুলো আমি খুলতামই না । কলিগদের কাছ থেকে জেনে নিতাম কী নোটিশ ।
গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয় , গত বছরের জুলাই মাসে পাঠানো এক তারবার্তায় মরিয়ার্টি জানান , ' ফুলবাড়ী কয়লা খনিতে সম্পৃক্ত এশিয়া এনার্জির ( পরবর্তীতে গ্লোবাল কোল মাইনিং ) ৬০ ভাগ বিনিয়োগ মার্কিন ' ।
পটুয়াখালী , ৪ জুলাই : জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যোগ , নদী ভাঙ্গন ও মানুষের অত্যাচারসহ নানা কারণে ধ্বংস হচ্ছে উপকূলীয় অঞ্চলের সবুজ বেষ্টনী । এতে হুমকির মুখে পড়েছে প্রাণী ও জীববৈচিত্র । উপকূলীয় অঞ্চলের . . . বিস্তারিত »
এক লোক অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে । তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধ । তার বউ বিরক্ত । - তুমি কি এটা ইচ্ছা করেই করো নাকি ? - ইচ্ছা করে আবার করা যায় ? - কি জানি । তবে তোমার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না । দেখো কমাতে পারো কিনা । এত কথা পুরোটাই নষ্ট হয়েছে । পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে । বউ বিরক্ত হয়ে বলল - তুমি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছো তাতে কদিন কিন্তু পাদ দিতে গিয়ে নাড়ি - ভুড়ি বের হয়ে যাবে । - তুমি কি সব কথা বলো । নাড়ি - ভুড়ি বের হবে কেনো ? - বের হবে . . . একশবার হবে . . . তুমি জোর করে এমন বিকট আওয়াজ করো । একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে । তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না । উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি । নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল । এরপর মুরগির নাড়ি - ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে । চুপ করে নেমে এলো । রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে । কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে । কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার । বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে । এইবার হইছে উচিত শিক্ষা । আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে জামাই । এসেই বলে - ও বউ , তুমি ঠিকই বলেছিলে । এতো জোরে পাদ দেয়া ঠিক না । আজকে সকালেই পাদ দিয়ে ত নাড়ি - ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার । - তাই নাকি ? - তবে বলছি কি আর । তবে খোদার রহমতে , একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি ।
ভাই ওদের টার্গেট এফএম । ওরা ইন্টারনেটের দিকে খেয়াল করছে না । কারণ ওদের সার্ভার বাংলাদেশে । এবার বুঝুন বাংলাদেশের নেটের যা অবস্থা তাতে ৪০ কেবি ( রেডিও টুডে ) দিয়ে ব্রডকাস্ট করলে কয়জন শ্রোতা শুনতে পাবে ? এক সাথে ২ / ৩ জন শুনতে পারে কিন্তু লিসেনার বেশী হলেই বাফার করে । সেইম কাহিনী লেমন ২৪এও । ওদের সার্ভার ইউএএস এতে হলেও বাফার করে বেশী শ্রোতা হলে । রেডিও ঢাকার সার্ভার বাংলাদেশে হলেও ওরা ভাল করছে ।
কিন্তু এযাবত কোনো সরকারের আমলেই এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিকে আমলে নেয়া হয়নি । আমাদের যাপিত জীবনের অনেক কিছুকেই আমরা যেমন হেলাফেলার মতো দেখি লবণকেও এযাবত সেরকম উপেক্ষা আর অবহেলার চোখে দেখা হয়েছে । আমাদের বাঙালীদের যেকোনো বিষয়ে বোধোদয় একটু বিলম্বেই ঘটে । সেকারণে বিশ্বে আমরা অন্য অনেক জাতির চেয়ে অনগ্রসর । আর কৃষিখাতে তো সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অনেক পিছিয়ে পড়েছি ।
মুম্বাই , ১১ মার্চ : কসমোপলিটন ম্যাগাজিনের ' ফান , ফিয়ারলেস ' অ্যওয়ার্ডের দৌড়ে সামিল হলেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন , [ বিস্তারিত ]
আমার বর্ণমালা বলেছেন : ধন্যবাদ । আমরা সবার মতামতই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনায় রাখছি সাইটের পরবর্তী উন্নয়নের জন্য ।
> > রেজাউল করিম সুমনের মন্তব্যের ওই অনুচ্ছেদটা পড়েই আশংকা হয়েছে একেবারে অপাত্রে বুঝি দান করা হল এই অসাধারণ তথ্যবহুল মন্তব্যটা । কারণ তখনই সন্দেহ হয়েছে এটা আপনার মাথার ওপর দিয়েই যাবে ! আমার আশংকাই সত্যি প্রমাণিত হল অবশেষে । তখনই আন্দাজ করেছি বুঝবেন তো নাই , বরং উল্টোটা বুঝে ( বা না বুঝে ) নাঈম সাহেবের মতো ' ইউরেকা ইউরেকা ' করতে থাকবেন , আর চেষ্টা করবেন কিছু quotation তুলে ধরে বাকী ব্লগ দুনিয়াকে জ্ঞানদান করার । তাই হলো তো ?
হাল ছেড়ো না বন্ধু , বরং কণ্ঠ ছাড়ো জোরে . . .
উত্তর : HTML শিখার জন্য কোন ওয়েব সাইটের প্রয়োজন হয় না ।
1 . চাঁদপুর - কুমিল্লা সড়কে বাস - অটোরিকশা সংঘর্ষে আহত ২০ 2 . চাঁদপুরে হত্যা মামলায় ৯ জনের যাবজ্জীবন 3 . কচুয়ায় মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের সড়ক অবরোধ ও অর্ধদিবস হরতাল পালন 4 . কচুয়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার 5 . হাজীগঞ্জে এক কেন্দ্রে ২ ঘণ্টা ভোটগ্রহণ স্থগিত , আটক ২
বৃষ্টি আর ঝড়ের সকালে পৌঢ় - বর্ষায় নিঝুম - হাওড়ে মাছ ধরার খুব সাধ ছিলো তোমাকে নিয়ে
ত্রিপোলি , ২৫ জুন : লিবিয়ার সংকট সমাধানে আবারো নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছে গাদ্দাফিসরকার । প্রস্তাবে বলা হয়েছে , গাদ্দাফি ক্ষমতায় থাকবেন কিনা তা নির্বাচনের মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে । রোববার গাদ্দাফিসরকারের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব দেয়া হয়েছে । এরআগেও গাদ্দাফির পক্ষ থেকে নির্বাচনের প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল । তবে বিরোধীরা তা প্রত্যাখ্যান করেছিল । এবারের প্রস্তাবও বিরোধীরা প্রত্যাখ্যান করবেন বলেই ধারণা করা হচ্ছে । তবে এখনো তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি ।
১৪ ডিসেম্বর ২০০০ : হাইকোর্ট থেকে দ্বিমতে বিভক্ত রায় ঘোষণা ।
লেখক বলেছেন : ছোটমামা ছোটমামা তুমি সবসময় হাতে নীলচুড়ি পরে থাকো কেন ? আর ঐ লাল লাল ফুলগুলো তোমাকে কে দিয়েছে ? আমাকে দেবে ?
দুজনে ছাদে এসে ছাদে প্রবেশের দরজা বন্ধ করে দিলে । বন্ধ দরজায় ঠেসান দিয়ে বসল অতীন , এলা বসল তার সামনে ।
" ঠাকুর " বলতে খুব ছোটবেলায় বুঝতাম - দেব - দেবী ; যেমন - দূর্গাপুজোতে প্রতিমা - দর্শণে যাবার সময় বলা হত - " ঠাকুর দেখতে যাচ্ছি " ! সেই ছোট্টবেলাতে আরেকটা নাম খুব শুনতাম - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ; মা বলত " রবিঠাকুর " । আমার কাছে কোন তফাত ছিলনা - দেব - দেবী আর রবিঠাকুরের মাঝে ; স্নিগ্ধ কোমল আর পবিত্র দৃষ্টি নিয়ে শুশ্রুমণ্ডিত " রবি " কে দেখে আমার কখনোই মনে হয়নি উনি আর দেবতারা ভিন্ন জগতের হতে পারেন ! !
১ / অনলাইন ব্যাংকিং অর্থ্যাৎ ব্যালেন্স চেক করতে ও লেন - দেন করা
বউ হেসে বলে , আর পারছিনা গুরু সেই নার্সারী থেকে শুরু ! !
ভয় হয় পূজো প্যাণ্ডেলে যেভাবে ঢাকের জায়গায় সিডি বাজে থাকবে তো ঢাক আর ঢাকি ?
চট্টগ্রাম আবাহনীকে দুর্বল পেয়ে সুযোগটা ভালো ভাবেই কাজে লাগালো শক্তিশালি দল শেখ জামাল । ঝাপিয়ে পড়ল জমির , শওকত খান , মুরসালিনদের উপর । তারা ঠেকাতে পারছিলেন মামুনুল ইসলাম , নাসির , লোগাবোগ , ফেমি অরুনিমা , শাকিলদের আক্রমন । গোল করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠল শেখ জামাল । কিন্তু নিজেদের স্ট্রাইকারদের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারনে আরো বড় ব্যবধানে জিততে পারেনি । হ্যাটট্রিক করতে পারেনি এমিলি ও সার্জিও সিকো । প্রথামর্ধেই শেখ জামাল গোল পায় ডিফেন্ডার আরিফুলের হেড থেকে । ৭ মিনিটে ক্যামেরুনের ফরোয়ার্ড ফেমি অরুনিমার ক্রস থেকে খুব সহজেই গোল করেন ১ - ০ । ডিফেন্ডার সুজন ২১ মিনিটে গোল করলেন পেনাল্টিতে ২ - ০ ।
ঢাকা , বৃহস্পতিবার , ৯ বৈশাখ ১৪১৭ , ৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩১ , ২২ এপ্রিল ২০১০ রাঙ্গুনিয়া ( চট্টগ্রাম ) প্রতিনিধিচট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার বেতাগী ইউনিয়নের মধ্য বেতাগী গ্রামে গত মঙ্গলবার রাতে ছাত্রলীগ কর্মীরা হামলা চালিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ৪০ নেতা - কর্মীকে আহত করেছে । আহতরা রাঙ্গুনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন । এক ছাত্রদল কর্মীকে পিটুনি থেকে রক্ষা করতে গিয়ে আওয়ামী লীগ - বিএনপির নেতা - কর্মীরা ছাত্রলীগ কর্মীদের হামলার শিকার হন । স্থানীয়রা জানায় , বেতাগী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মুরাদ এবং কর্মী রিপন ও ইয়াছিন মঙ্গলবার রাত ৯টায় মধ্য বেতাগী গ্রামের মৃত রমজান আলীর ছেলে রাসেলকে বেদম মারপিট করে । এ সময় বেতাগী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কর্মী মো . সাদী বাধা দিলে ছাত্রলীগ কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে । একপর্যায়ে তারা সাদীকে মারধর করে আহত করে । সাদীর পক্ষে কথা বলায় ছাত্রলীগ কর্মীরা আওয়ামী লীগ কর্মী ফয়সাল , আবুল মনছুর ও যুবলীগ কর্মী শাহাদাতকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আহত করে । রাত ১০টায় অর্ধশতাধিক ছাত্রলীগ কর্মী সংগঠিত হয়ে লাঠি ও কিরিচ নিয়ে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ কর্মীদের ধাওয়া করে । ছাত্রলীগ কর্মীরা ধাওয়া করে আওয়ামী লীগ কর্মী মহসিন , বিএনপি কর্মী স্বপন ও বেদু আলমকে গুরুতর আহত করে । খবর পেয়ে রাঙ্গুনিয়া থানার উপপরিদর্শক ( এসআই ) নূর উদ্দিন একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে পেঁৗছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন । রাত ৩টায় স্থানীয় লোকজন আহতদের রাঙ্গুনিয়া হাসপাতালে ভর্তি করে । সেখান থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয় । বেতাগী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নূর কুতুবুল আলম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন , আওয়ামী লীগ কর্মী মো . সাদীকে মারধর করায় দুই পক্ষে উত্তেজনা দেখা দেয় । ফলে রাত ৯টা থেকে ১টা পর্যন্ত ছাত্রলীগের সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতা - কর্মীদের সংঘর্ষ হয় । বেতাগী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো . মুরাদ হোসেন জানান , রাসেল বিএনপির দুর্ধর্ষ ক্যাডার মাসুদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী । বেয়াদবি করায় তাকে পেটানো হয় । মাসুদের ছত্রচ্ছায়ায় সে এলাকায় নানা অপকর্মে জড়িত রয়েছে । তাঁদের পক্ষের লোকজন ছাত্রলীগ নেতা - কর্মীদের ওপর কয়েক দফা হামলা চালালে তাঁদের প্রতিরোধ করতে গিয়ে বিএনপির কয়েকজন নেতা - কর্মী আহত হয় । বেপরোয়া লাঠির আঘাতে কয়েকজন আওয়ামী লীগ , যুবলীগ কর্মীও আহত হওয়ার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন তিনি । এ ছাড়া তিনি জানান , বিএনপির কর্মীরা রাতে ছাত্রলীগ কর্মী রিপনের বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও তার মা - বাবাকে মারধর করে । এ ঘটনায় প্রায় ৩৩ জন ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়েছে বলেও তিনি দাবি করেন । বেতাগী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নজমুল হক চৌধুরী বলেন , রাসেল ছাত্রদল কর্মী_এ অপরাধে ছাত্রলীগ কর্মীরা তাকে মারধর করে গুরুতর আহত করে । বর্তমানে সে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন । এ ছাড়া বিএনপির আরো সাত নেতা - কর্মী কিরিচ ও লাঠির আঘাতে আহত হন বলে তিনি জানান । রাঙ্গুনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি ) কামরুল হাসান বলেন , বেতাগী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সংঘর্ষের খবর পেয়ে রাতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে । তবে কোনো পক্ষ এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ করেনি ।
ও ধারেতে রাতে কম্বল হাতে বাবু মশায় আছে , দেবে নাকি ভিক্ষ এ কথাতো ঠিক , ভোটে কেনা বেচা , এই ভাবে চলে তার প্রচারনা ।
০১ . ইংরেজ শাসন আমলের রাজস্থানের মরুভুমিতে একটা দুর্গ । সেইখানে সেনাপতি হয়ে এসেছে জাত্যাভিমানী এক ইংরেজ যুবক । এসেই শুরু করছে হম্বি - তম্বি । এরে ধমকায় ত ওরে মারে । কোনো কিছু তার পছন্দ হয় না । ইন্ডিয়ানদের রুচি নাই । চোর - বাটপার সব কয়টা । প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা । " ওই হারামজাদা । উট এইটা কিসের জন্য ? " একজন কাচুমাচুভাবে বলল " আমরা তিন - চার মাস একটানা দুর্গে থাকি । এইখানে কোনো মেয়ে নাই । সৈনিকরা মাঝে মাঝে খুব একা বোধ করলে এই উট ব্যাবহার করে । " সেনাপতি ত bloody indian দের কথা শুনে থ । শুয়োরের বাচ্চারা উটকে " কামে " লাগায় . . . ছি ছি ছি । সে কড়া নির্দেশ দিলো যে এরপর কোনো নেটিভ হারামজাদা উট ব্যাবহার করলে তাকে ঝুলিয়ে পিটানো হবে । যাই হোক তার কড়া শাসনে দুর্গে নিয়ম - শৃংখলা ফিরে আসলো । সবাই সোজা । সব কিছু ঠিকমত চলছে । মাসের পর মাস যাচ্ছে । এক সময় সেনাপতির একা একা লাগা শুরু করল । শালার একটা মাইয়া দেখি নাই গত চার মাস । আরো এক মাস গেলো । একদিন সকালে সে হুকুম দিলো , শুয়োরের বাচ্চারা , উটটা নিয়ে আয় আমার তাবুতে । কিছুক্ষন ধস্তা - ধস্তি হল । উটের চিৎকার শুনা গেল । এরপর সেনাপতি প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বের হয়ে আসল । বড় বড় চোখ করে bloody indian গুলো তাকিয়ে আছে । এদের দিকে তাকিয়ে সেনাপতি বলল - খারাপ না , তোরাও কি এইভাবেই ব্যাবহার করিস ? - না হুজুর । আমরা এইটাতে চড়ে মাইলদুয়েক দুরের একটা শহরে যাই । ০২ . বিদেশের এক রেস্টুরেন্ট । তিনজন বাবুর্চি সেখানে কাজ করে । একজন চাইনিজ , একজন জাপানিজ আরেকজন বাংলাদেশী । তিনজনের ভিতর খুব রেষারেষি । একদিন একটা মাছি ঢুকছে কিচেনে । সাথে সাথে চাইনিজটা একটা ছুরি নিয়া এগিয়ে গেলো । কিছুক্ষন সাইসাই করে চালালো বাতাসে । মাছিটা পরে গেলো চার টুকরা হয়ে । সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল , " এইভাবে আমরা আমাদের শত্রুদের চার টুকরা করে ফেলি । " আরেকদিন মাছি ঢুকতেই জাপানিজটা এগিয়ে গেলো । সাইসাই করে ছুরি চালালো । মাছি আট টুকরা হয়ে গেলো । সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল , " এইভাবেই আমারা আমাদের শত্রুদের আট টুকরা করে ফেলি " পরেরদিন মাছি ঢুকছে একটা । বাংলাদেশীটা এগিয়ে গেলো । বেচারা অনেকক্ষন ছুরি চালালো । হাপিয়ে গিয়ে এক সময় চলে এলো । বাকি দুইজন বলল - কি তোমরা তোমাদের শত্রুদের কিছুই করো না ? - হুমমমম . . . তোরা বুঝোস না কিছুই । এমন কাম করছি যে অই মাছি আর কোনোদিন বাপ হইতে পারবো না । ০৩ . তিনবন্ধু গেছে মরুভূমিতে ঘুরতে । সেইখান ঘুরতে ঘুরতে দেখে একজন লোক মরমর । তাকে বাচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করল তারা । কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারে নাই । লোকটা তাদের হাতে মারা গেল । তবে মারা যাবার আগেই তাদের বলল , তোমরা আমাকে বাচানোর অনেক চেষ্টা করছ । তোমাদের উপর খুশী হয়ে আমি খোদার কাছে প্রার্থনা করলাম । হে খোদা তুমি এদের একটা করে ইচ্ছা পুরন করো । তারপর তাদের বলল তোমরা কোনো একটা উচু জায়গায় উঠবা । এরপর চোখ বন্ধ করে দিবা লাফ । লাফ দেয়ার সময় চিৎকার করে বলবা তোমরা কি চাও । খোদা তোমাদের সেটা দিবে । কয়েকদিন পর তিনজন গেছে সুইমিং পুলে । উচু বোর্ডে উঠছে লাফ দিবে । একজনের মনে পড়ল দোয়ার কথা । লাফ দেবার সময় সে চিৎকার করে বলল - টাকা । সাথে সাথে সে শুন্যে মিলিয়ে গেলো আর গিয়ে পড়ল টাকা ভর্তি একটা সুইমিং পুলে । দ্বিতীয়জন লাফ দেবার সময় চিৎকার করে বলল - সেক্স । সে গিয়ে পড়ল সুইমিং পুল ভর্তি মেয়ের মাঝে । তৃতীয় জন বোর্ডে উঠে ভাবছে কি চাইবে কি চাইবে । সে দৌড় দিল । লাফ দেয়ার আগ মুহুর্তে তার প্যান্ট রেলিং এ আটকিয়ে গেছে । আর সে চিৎকার করে বলে উঠল - oh shit ০৪ এক লোক অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে । তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধ । তার বউ বিরক্ত । - তুমি কি এটা ইচ্ছা করেই করো নাকি ? - ইচ্ছা করে আবার করা যায় ? - কি জানি । তবে তোমার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না । দেখো কমাতে পারো কিনা । এত কথা পুরোটাই নষ্ট হয়েছে । পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে । বউ বিরক্ত হয়ে বলল - তুমি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছো তাতে কদিন কিন্তু পাদ দিতে গিয়ে নাড়ি - ভুড়ি বের হয়ে যাবে । - তুমি কি সব কথা বলো । নাড়ি - ভুড়ি বের হবে কেনো ? - বের হবে . . . একশবার হবে . . . তুমি জোর করে এমন বিকট আওয়াজ করো । একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে । তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না । উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি । নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল । এরপর মুরগির নাড়ি - ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে । চুপ করে নেমে এলো । রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে । কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে । কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার । বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে । এইবার হইছে উচিত শিক্ষা । আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে জামাই । এসেই বলে - ও বউ , তুমি ঠিকই বলেছিলে । এতো জোরে পাদ দেয়া ঠিক না । আজকে সকালেই পাদ দিয়ে ত নাড়ি - ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার । - তাই নাকি ? - তবে বলছি কি আর । তবে খোদার রহমতে , একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি । ০৫ এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে । স্বামীটা বেশ বয়স্ক কিন্তু স্ত্রী তরুনী । তাদের সমস্যা হলো বাচ্চা হচ্ছে না । ডাক্তার স্ত্রীর কিছু পরীক্ষা করলেন । স্বামীটিকে বললেন আপনার স্পার্ম টেস্ট করতে হবে । তাকে একটা specimen cup দেয়া হলো । বলা হলো কাপটাতে স্পার্ম ( বীর্য ) নিয়ে আসবেন । পরদিন লোকটা খালি কাপ নিয়ে এসেছে । ডাক্তার বলল , কাপ খালি কেনো ? - বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক চেষ্টা করলাম । পারলাম না । পরে মনে হলো ডান হাতে চেষ্টা করি । সেই হাতেও হলো না । - এটা হতে পারে . . . আপনার বয়স ত আর কম হয় নাই । তা সাহায্য করার জন্য বউকে ডাকতে পারতেন । - বউকে ডাকছি ত । সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল . . . হলো না . . . মুখ দিয়ে চেষ্টা করল . . . হলো না . . . - হয় । মাঝে মাঝে এমন হয় । তা অন্য কাউকে ডাকতে পারতেন । - ডাকছি ত । বউয়ের বান্ধবীকে ডাকছি । - বউয়ের বান্ধবী ? ? ? ? - সেও চেষ্টা করে পারল না । - পারল না ? ? ডাক্তারের ভ্রু কুচকে গেছে । - এরপর বউয়ের বন্ধু এলো । সেও চেষ্টা করল . . . পারল না । ডাক্তার অবাক - বলেন কি ? আপনার বউয়ের দোস্ত ? ? একটা ছেলে ? ? - তবে আর বলছি কি ? যাক , সারা রাতে পারলাম না । সকালে হাসপাতালে এলাম । হাসপাতালে এসে নার্সকে বললাম সাহায্য করতে । - আমার নার্সকে ? - হ্যা । সেও চেষ্টা করল । পারে নাই । - আপনি ত দেখি সবাইকে দিয়ে চেষ্টা করছেন । - তা করছি । তবে আপনি বাকি আছেন । - আআআআমি ? ? ? ডাক্তার তোতলাচ্ছে . . . - হ্যা । দেখেন ত চেষ্টা করে কাপটার ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা ? ৬ ক্লাস ফোরের দুইটা ছেলে কথা বলছে - দোস্ত , গতকাল থেকে আমার খুব মন খারাপ । - কেনো ? - মলি ছয়মাস আগে আমাকে গন্ডার বলেছিল । আমার চামড়া নাকি গন্ডারের । - ছয়মাস আগে গন্ডার বলেছে আর তোর গতকাল থেকে মন খারাপ ? - হু . . . . . . . . . গতকালই যে চিড়িয়াখানায় প্রথম গন্ডার দেখলাম । ০৭ কুস্তি প্রতিযোগিতা চলছে । প্রথম রাউন্ড থেকেই দশাসই এক আমেরিকান সবাইকে হারাচ্ছে । কেউ তার সাথে লড়ে উঠতে পারছে না । এক্সময় সবাইকে হারাতে হারাতে সে পৌছে গেলো ফাইনালে । সেইখানে বাংলাদেশী মদন গেছে লড়তে । মদনও ফাইনালে উঠছে । ফাইনাল শুরুর আগে বাংলাদেশের কোচ বলল " বাবা মদন ! ফাইনালে উঠছোস তাতেই আমরা খুশী । আমেরিকানটার সাথে ত পারবি না । হারামজাদার " মাইনকা চিপা " থেকে দূরে থাইক্যা ফাইট করিস " মদন রিংয়ে ঢুকছে । কিছুক্ষন দূরে দূরে থাকছে । কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারে নাই । আমেরিকানটার হাতে খাইছে ধরা । আমেরিকানটা মাইনকা চিপা দিয়ে ধরছে । বাংলাদেশের কোচ কয় আরে মদন কি কইলাম তোরে . . . দুরে দূরে থাক । এইটা বলে বেচারা মাথা নিচু করে ফেলছে । হার এখন সময়ের ব্যাপার । একটু পরেই বিকট এক চিৎকার । কোচ অবাক হয়ে মাথা তুললো । কি হইছে ? হইছে জবর কান্ড । মদন দেখি আমেরিকানটারে চাইপ্পা ধরছে । আমেরিকানটা একটু ধাপাধাপি কইরা হার মানলো । পুরষ্কার নেয়া শেষে কোচ মদনরে জিগাইলো , রিং এ কি হইছিলো রে ? জিতলি কেমনেরে বাপ ? মদন কয় - ওস্তাদ । আপনের কথা শুইন্যা ত দূরে দূরে থাকতে চাইছিলাম । কিন্তু ক্যামনে জানি মাইনকার চিপায় পইড়া গেলাম । চিপার চোটে মনে হইতেছিলো দম বন্ধ হইয়া যাইব . . . জ্ঞান হারানোর ঠিক আগে আগে দেখি মুখের সামনে দুইটা বিচি ঝুলতাছে . . . আমি ভাবলাম হাইরা ত যাইতাছি . . . দেই শালার বিচি কামরাইয়া । গলাটা বাড়াইয়া দিলাম একটা কামড় । আর আপনে বিশ্বাস করতে পারবেন না , নিজের বিচিতে নিজের কামড় পড়লে কি দানবের মত এনার্জি পাওয়া যায় । ০৮ এক শহরে পরকীয়ার খুব চল । কমবেশী সবাই করছে । এরাই আবার চার্চে গিয়ে ফাদারের কাছে কনফেশন করে তারা কি করেছে । বৃদ্ধ ফাদার এইসব শুনতে শুনতে ক্লান্ত । এক রবিবারে তিনি সবাইকে বললেন আর কেউ যদি আমার কাছে পরকীয়ার কথা স্বীকার করে তবে এই শহর আমি ছাড়ছি । শহরের লোকজন আবার ফাদারকে খুবই পছন্দ করে । এরা ভাবল পরকীয়ার নতুন কোন শব্দ বা কোড ব্যবহার করতে হবে । শহরবাসী এরপর থেকে পরকীয়ার জন্য ব্যবহার করতে লাগল " আছাড় " । " ফাদার ! আমি আছাড় খাইছি এই সপ্তাহে . . . . . . " নতুন পদ্ধতি খুব ভালো কাজ করে । ফাদার কিছুই টের পাননা । একদিন বৃদ্ধ ফাদার মারা যান । তার জায়গায় নতুন আর অল্পবয়স্ক একজন ফাদার আসে । সে ত আছাড় খাওয়ার কথা শুনতে শুনতে অবাক । সে গেলো শহরের মেয়রের কাছে । " মেয়র ! আমাদের শহরের রাস্তাগুলো ঠিক করা দরকার । লোকজন প্রচুর আছাড় খাচ্ছে " মেয়র বুঝলেন বেচারাকে কেউ আছাড়ের মানে বুঝিয়ে দেয় নাই । আর বেকুব ফাদারটা চলে এসেছে সরাসরি তার কাছে । তার হাসি চলে আসল । ঠিক এমন সময় ফাদার বললেন , " আমি বুঝি না কেনো আপনি হাসছেন ? ? ? আপনার বউই ত এই সপ্তাহে তিনবার আছাড় খাইছে " ০৯ সিন্ডেরেলার কথা বলছি । তার বয়স হয়েছে অনেক । তার স্বামী মারা গেছে । সে এখন রাজবাড়ি ছেড়ে দিয়েছে । তার জীবনের শেষ দিনগুলো গ্রামের সহজ - সরল পরিবেশে কাটচ্ছে । হাস - মুরগী , গরু ছাগল এইসব পালছে । তার জীবন শান্ত আর নিরুদ্রব । একদিন হঠাৎ করেই তার পরী মা এসে উপস্থিত । পরী মার বয়স বাড়ে নি একটুও । কিন্তু সিন্ডেরেলা হয়ে গেছে বুড়ি । পরী মার সিন্ডেরেলাকে দেখে খুব মায়া লাগল । বলল " আহা ! আমার সবচে ভালো মেয়েটা বয়সের ভারে ক্লান্ত ! " সিন্ডেরেলার বয়স হতে পারে । কিন্তু তার ব্যাবহার ঠিকই আগের মত আছে । সে পরী মাকে আদর আপ্যায়ন করে বসালো । খুব উজ্জ্বল একটা পাথর দিল উপহার । প্রচুর আদর যত্নে পরী মার মন গলে গেলো । সে দিল সিন্ডেরেলাকে একটা আঙ্গটি । এই আংটি ঘষে সে তিনটা ইচ্ছা পুরন করতে পারবে । পরী মা চলে যেতে সিন্ডেরেলা ভাবতে বসল কি চাওয়া যেতে পারে । আংটি ঘষে প্রথম ইচ্ছা প্রকাশ করল " আমি আবার চব্বিশের যুবতী হতে চাই " সাথে সাথে তার কুচকানো চামড়া মসৃন হয়ে গেল । তার হারানো যৌবন পুরোটাই ফিরে এলো । সে উচ্ছল হয়ে উঠল । হাততালিও দিলো একটা খুশীতে । তখনই মনে পরল তার স্বামীর কথা । সে ত আর বেচে নাই । ঠিক আছে । আমি নতুন কাউকে পছন্দ করব । এরপর তার মনে হলো নতুন কেউ ত তার নাতির বয়েসী হবে । এমন সময় একটা ছাগল ডেকে উঠল । ছাগলের দিকে চোখ পড়তে তার মনে হলো এটাকে যুবক বানিয়ে নেই । তাহলেই ত বয়েসের ঝামেলা থাকবে না , কোন নাতির দোস্তকে বিয়ে করতে হবে না । সিন্ডেরেলা আংটি ঘষে বলে উঠল " এটাকে যুবক করে দাও । " সাথে সাথেই ছাগল্টা খুব সুন্দর ঝলমলে পোষাক পড়া যুবক হয়ে গেলো । তার দিব্যকান্তি । গ্রীক দেবতার মত পেটানো শরীর । যুবকটা সিন্ডেরেলার দিকে তাকিয়ে একটু মুচকি হাসল । সিন্ডেরেলার সাথে সাথে বুকের ভিতরটা কেমন করে উঠল । এইরকম বুক মোচড় দিয়ে ওঠা তার কত বচ্ছর আগে যে হয়েছিল ! ! সিন্ডেরেলা সাথে সাথে আংটি বের করল আবার । বলল " এই যুবককে রাজা করে দাও আর আমাকে রানী । আমাদের জন্য খুব জমকালো প্রাসাদ , অনুগত সৈন্য বাহিনী আর প্রছুর ধনসম্পদের ব্যাবস্থা হোক । " সাথে সাথেই ক্ষুদ্র কুটির বিশাল প্রাসাদ হয়ে গেলো । সিন্ডেরেলা আর যুবকটা খুব সুন্দর করে সাজানো একটা রুমে উপস্থিত । যুবকটা এগিয়ে এসে সিন্ডেরেলার হাতে একটা চুমু দিল । সিন্ডেরেলার সমস্ত রক্ত নেচে উঠেছে । সে যুবকটির ঘনিষ্ঠ হয়ে বসল । যুবকটি এবার অত্যন্ত সুরেলা গলায় বলল , - তুমি সুখী ? সিন্ডেরেলা হেসে বলল - " আমি খুব সুখী । দেবতার মত সুন্দর তুমি , আমার স্বামী । আমার চেয়ে সুখী আর কেউ না " - আচ্ছা তোমার কি মনে আছে তুমি আমাকে খুব কষ্ট দিয়েছিলে একবার ? - না ত । আমার মনে নাই । - স্বাভাবিক । তবে আমার মনে আছে । সেদিন আমি ভাবছিলাম একদিন তুমি খুব আফসোস করবে আমাকে দেয়া কষ্টের জন্য । - কষ্ট ত জীবনের অংশ । আমি ভাবি না সেটা নিয়ে । এখন আমি সুখী । সে ঝুকে পড়ে যুবকটাকে একটা চুমু দিল । তার একটা বিশেষ ইচ্ছে জেগে উঠছে । এতদিন পর জেগে উঠা ইচ্ছেটাকে সে উপভোগ করছে । সে আস্তে করে বলল তবে তোমাকে না জেনে কষ্ট দেয়ার জন্য আমি দুঃখিত । - হুমমমম . . . আমাকে খাসী করার জন্য এখন তোমার আসলেই দুঃখ করা উচিত । ১০ এক বাংলাদেশী , এক ভারতীয় আর একজন পাকিস্তানী ঘুরতে বের হয়েছে আমাজনে । যেহেতু এটা একটা কৌতুক তাই আপনি এতক্ষনে বুঝে ফেলেছেন এরা ধরা পড়েছে জংলীদের হাতে । জংলীরা তিনজনকে একটা কুড়েঘরে আটকিয়ে রেখেছে । খুব চমৎকার একটা ফল খেতে দিচ্ছে তাদের । এই ফল খেয়ে তাদের চামড়া খুব মসৃন হয়ে যাচ্ছে । যেন তাদের যৌবন ফিরে আসছে । এরা তিনজনেই খুশী । এই সুখ অবশ্য বেশীদিন সইল না । একদিন সকালে জংলী সর্দার এল । এসে প্রথম ধরেছে পাকি - টাকে । - তুমি কিভাবে মরতে চাও ? পাকিটা বলল তোমারা যে ফলটা খেতে দাও , সেই রকম মিষ্টি কোন ফল নিয়ে আস যেটা বিষাক্ত । ওটা খেয়েই আমি মরব । তার ইচ্ছা অনুযায়ী লাল একটা ফল নিয়ে আসা হল । পাকিটা " পাকিস্তান জিন্দাবাদ " বলে ফলটা খেয়ে ফেলল । তার এসে গেলো গভীর ঘুম যা আর ভাঙ্গে না । বাংগালী আর ভারতীয় দুইজন এরপর দেখল ভয়াবহ ব্যাপারগুলা । জংলীরা পাকিটার মাথা আলাদা করে সেটাকে মমি করে রাখল । বাকি শরীরের চামড়া ছাড়াল । এরপর সেটা দিয়ে বানাল ছোট একটা ক্যানু ( canoe ) । এইসব দেখে ভারতীয় আর বাঙ্গালীর অবস্থা খারাপ । পনের দিন পর জংলী সর্দার আবার এল । এইবার ভারতীয়টার পালা । ভারতীয়টাও " জয় হিন্দ " বলে ফল খেয়ে মারা গেল । তার মাথার মমি করা হল , চামড়াটা দিয়ে বানানো হলো ক্যানু । কিছুদিন পরে বাঙ্গালীর পালা । তাকে জিজ্ঞেস করা হলো কিভাবে মরবে ? সে চাইলো একটা কাটা চামচ । এরপর কাটা চামচটা দিয়ে নিজের শরীরের নানা জায়গায় আঘাত করতে করতে বলল , " খানকির পুত ! পারলে এইবার নৌকা বানা "
Download XML • Download text