ben-14
ben-14
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
আমার বয়স যখন ১৭ ছিল , তখন আমি একটা উদ্ধৃতি পড়েছিলাম - ' তুমি যদি প্রতিটি দিনকেই তোমার জীবনের শেষ দিন ভাব , তাহলে একদিন তুমি সত্যি সত্যিই সঠিক হবে । ' এ কথাটা আমার মনে গভীরভাবে রেখাপাত করেছিল এবং সেই থেকে গত ৩৩ বছর আমি প্রতিদিন সকালে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে জিজ্ঞেস করি - আজ যদি আমার জীবনের শেষ দিন হতো , তাহলে আমি কি যা যা করতে যাচ্ছি , আজ তা - ই করতাম , নাকি অন্য কিছু করতাম ? যখনই এ প্রশ্নের উত্তর একসঙ্গে কয়েক দিন ' না ' হতো , আমি বুঝতাম , আমার কিছু একটা পরিবর্তন করতে হবে ।
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন : ভাই বাংলাদেশে যদি সত্যিকার মেধাবী কোন রাজনীতিক থেকে থাকে তা হলে তারা হলেন মাওলানা তর্কবাগিশ , মাওলানা ভাষানী , কম্রেড ফরহাদ , তাজুদ্দীন আহাম্মেদ , মন্সুর আলী , সৈয়দ নজরুল ইসলাম । আর যদি সামরিক শাসক দের কথা বলেন তাইলে আগে এরশাদ । তার পর জিয়া । জিয়া যাই হোক যেভাবেই হোক তার আসল পরিচয় সে একজন ডিক্টেটর । আর সে সময় যদি বাকশাল না হতো আজ দেশ নকশাল হয়ে যেতো । কম্রেড সিরাজ সিকদারের হাতে দেশ যেতো । এখন বাম রা চীনাদের গাইল দেয় । কিন্তু অই শিকাদারের ই পা চাটে । তাই যে যাই কোক রাষ্ট্র প্রধান হিসেবে বংবন্ধুই বেটার ওয়ান ছিলেন । আর তিনি যদি এক্টু বলদা টাইপের না হয়ে স্ট্রং হইতেন আইজ জিয়া একজন সামরিক কর্মকর্তা হিসেবে মরতো । বংগ বন্ধু এই কারনেই বলদ কম্রেড ফিদেল তাকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন তার পর ও মুজিব মানুষ কে ভালোবাইসা মরলো । আর ইতিহাস সুযোগ দিছিলো বলেই মুজিব জিয়া এরা নেতা । আম্রা চান্স পাইলে আম্রাও নেতা হবো । কিন্তু তাজুদ্ধী আর ভাষাণিরা একদিনে ঊঠে আসে নাইক্কা । হেরা ফাইট করে উঠে এসেছে । আর বিতর্কে না গেলে বাংলাদেশ এখনো তার সু দিন দেখে নাই । সেটা দেখতে হলে আরও ২৫ - ৩০ বছর অপেক্ষা করেন । ধন্যবাদ
রাষ্ট্র বলতে আমরা যা কিছু বুঝি মানব সমাজে চিরকাল তার কোনো অস্তিত্ব ছিলো না । সমাজের বিকাশ ও বিবর্তনের এক বিশেষ পর্যায়ে রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে এবং তার এই উদ্ভব শ্রেণীর উদ্ভব ও বিকাশের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত ।
এ আর নতুন কোন ঘটনা বলে আমার মনে হয় না । বাংলাদেশের রাজনীতিতে শুধু মানুষগুলো বদলায় , কিন্তু , চরিত্র যে তিমিরে ছিল - সেই তিমিরেই থেকে যায় । যতদিন পর্যন্ত আমাদের রাজনীতিকে প্রতিষ্ঠানের বাহিরে আনতে না পারব , ততদিন পর্যন্ত সরকারের পরিবর্তন হলেও , নোংরা রাজনীতিমুক্ত প্রতিষ্ঠান আমরা দেখতে পাব না । আসুন আমরা সবাই সমস্বরে ইশ্বরের নিকট প্রার্থনায় মগ্ন হই । কায়মনোবাক্যে সবাই ইশ্বরকে বলি ,
শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন : কি সেই বেদনা ? ? বলে দিলেই পারেন ।
১৯১৪সাল প্রমথ চৌধুরীর সম্পাদনায় ' সবুজ পএ ' প্রকাশিত হয় । ( প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ শুরুর বছর ) বাংলাদেশে প্রথম অনিশ্চিত কূপ খনন করা হয় । জয়নুল আবেদীন ময়মনসিংহে জন্ম গ্রহন করেন ।
তা বটে কিন্তু সেলিম ভাই সেট টা কিন্তু অনেট জটিল ব্যবহার করে খুব মজা পাচ্ছি । আর এই সেটটা মেহেদী ভাইয়ের পরামর্শে কেনা । এজন্য মেহেদী ভাইকে ধন্যবাদ ।
রংমহল » বিবিধ » স্ট্যাইলিশ ফন্ট কালেকশন ( পর্ব - ১ )
প্রথম পর্বে ন্যানোপ্রযুক্তি সমন্ধে আলোচনা করতে যেয়ে ন্যানোমিটার স্কেলের সাথে পরিচয় করিয়েছি । ন্যানোস্কেলে প্রকৃতির ও মানুষের তৈরী পর্দার্থগুলির বর্ণনা দিয়েছি । এই পর্বটি দেখলে আপনাদের ধারণা হবে ন্যানোমিটার স্কেলটি কি ?
উল্লেখ্য , গত ২০১০ সালের আগস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্সের সভায় এই ভবনকে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের উন্নয়নের জন্য সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক গড়ে তোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় । এই ভবনে বিভিন্ন অফিস এর স্পেস অন্যত্র বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে । এ সময় প্রতিমন্ত্রী জানান , প্রাথমিক ভৌত অবকাঠামো বিনির্মাণের পাশাপাশি ভবনটিকে একটি পরিবেশবান্ধব সবুজ ভবনে রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হবে ।
মার্কিন সরকারের নির্দেশে এক সময় কমিউনিস্ট বিরোধী ছায়াছবি তৈরি করত হলিউড । পরবর্তীতে হলিউড মার্কিন সরকারের ফরমায়েশে এই ধারণাভিত্তিক ছায়াছবি তৈরি করছে যে , বিশ্ব একজন ত্রাণকর্তার মুখাপেক্ষী এবং ওই সর্বশক্তিমান ত্রাণকর্তা বা মহানায়ক হল স্বয়ং মার্কিন সরকার । এভাবে হলিউডের ছায়াছবি একদিকে মার্কিন সরকারের পছন্দের সংস্কৃতি ও যুদ্ধকামী নীতি তুলে ধরছে এবং একইসাথে নির্মাতাদের যোগাচ্ছে অঢেল অর্থ । অন্য কথায় হলিউডের ছায়াছবির ত্রাণকর্তারা আসলে ইহুদিবাদীদের আধিপত্যকামী রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থারই ত্রাণকর্তা । #
চলতি ২০১০ - ১১ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে ( জুলাই - এপ্রিল ) দেশের মূল্য সংযোজন কর যা পরোক্ষ কর হিসেবে বিবেচিত তা আদায়ের পরিমাণ রেকর্ড হারে বেড়েছে । এসময় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পরিমাণ মূল্য সংযোজন কর আদায় হয়েছে বলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সূত্রে জানা যায় । অর্থবছরের ১০ মাসে ভ্যাট আদায় হয়েছে প্রায় ২৩ হাজার ৭৩০ কোটি ৭১ লাখ টাকা । গত বছরের একই সময়ের তুলনায় মূল্য সংযোজন করের ( আমদানি পর্যায়ে ) প্রবৃদ্ধির হার ১৬ দশমিক ২৩ শতাংশ এবং স্থানীয় পর্যায়ে এই হার ৩০ দশমিক ৩৭ শতাংশ । গত অর্থবছরে ঠিক একই সময়ে ভ্যাট আদায়ের পরিমাণ ছিল ১৯ হাজার ১১৭ কোটি ৬৮ লাখ টাকা । এভাবে দেশে বেড়েই চলেছে পরোক্ষ করের বোঝা ।
করুণা কোনো কথায় কর্ণপাত করিল না । ভবির বলিতেই হইবে নরেন্দ্র কেন আসিতেছে না । কিন্তু অনেক পীড়াপীড়িতেও ভবির কাছে বিশেষ কোনো উত্তর পাইল না । করুণা অতিশয় বিরক্ত হইয়া কাঁদিয়া ফেলিল ও প্রতিজ্ঞা করিল যে , যদি মঙ্গলবারের মধ্যে নরেন্দ্র না আসেন তবে তাহার যতগুলি পুতুল আছে সব জলে ফেলিয়া দিবে । ভবি বুঝাইয়া দিল যে , পুতুল ভাঙিয়া ফেলিলেই যে নরেন্দ্রের আসিবার বিশেষ কোনো সুবিধা হইবে তাহা নহে , কিন্তু তাহার কথা শুনে কে । না আসিলে ভাঙিয়া ফেলিবেই ফেলিবে ।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে মেয়র নির্বাচনে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী এবং এম মঞ্জুরুল আলম সার্বক্ষণিক ইসির নজরদারিতে থাকবেন । একে অন্যের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য প্রদান , উস্কানিমূলক আচরণসহ নির্বাচনী আচরণ ভঙ্গ করছেন কি - না তা পর্যবেক্ষণ করতে দু ' জনের সঙ্গে একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ এবং ভিডিও ক্যামেরার ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন । প্রার্থীদের এ বিষয়ে আজই চিঠি পাঠানো হবে । নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের বলেন , আগামী ৫ জুন থেকে নির্বাচনের পরদিন পর্যন্ত এ ব্যবস্থা বলবৎ থাকবে । প্রয়োজন হলে অন্য মেয়র প্রার্থীদের কার্যক্রম এভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে । একে অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাল আর কমিশন তার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত নিল_ তা হবে না । কেউ অভিযোগ না জানালেও কমিশন ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রতিবেদন এবং ভিডিও ফুটেজ দেখে সিদ্ধান্ত নেবে । এছাড়া ম্যাজিস্ট্রেটরা যে কোনো সময় আইন ভঙ্গের কারণে প্রার্থী বা তাদের সমর্থকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবেন । নির্বাচন কমিশনার বলেন , নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য , নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ করতে সিটি করপোরেশন এলাকার প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সম্ভব না হলেও যেসব কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ সেগুলোতে ভিডিও ক্যামেরা বসানো হবে । আর প্রতিটি কেন্দ্রে কমিশনের একজন করে নীরব পর্যবেক্ষক থাকবেন । তারা ঘটনা দেখে যাবেন । ওই স্থানে কোনো মন্তব্য করবেন না । তারা কমিশনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন । তাদের পাঠানো প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কমিশন কোনো কেন্দ্র বাতিল করার মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারবে । ভোলা - ৩ আসনের নির্বাচনেও এটা করা হয়েছিল । ছহুল হোসাইন বলেন , আগামীকাল থেকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা আইন - শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে মাঠে নামবেন । প্রতিদ্বন্দ্বী মেয়র বা কাউন্সিলর প্রার্থী বা তাদের কর্মী - সমর্থকরা নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলে তৎক্ষণাৎ তাদের বিচার করা হবে । আইন অনুযায়ী ৬ মাস থেকে ২ বছরের জেল ও আর্থিক জরিমানাও করতে পারবেন ম্যাজিস্ট্রেটরা । সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ছহুল হোসাইন বলেন , আগামী ৭ ও ৮ জুন মেয়র প্রার্থীদের নিয়ে সংলাপের আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন । এ সংলাপ সরাসরি বাংলাদেশ টেলিভিশন , রেডিওতে সম্প্রচার করা হবে । সংলাপে অংশ নেওয়ার জন্য আজ প্রার্থীদের চিঠি পাঠানো হবে । আগামী ১৭ জুন ছয় মহানগরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলের কর্মসূচি রয়েছে । এ কারণে সিসিসি নির্বাচন বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে । এ অবস্থায় কমিশন কী করবে জানতে চাইলে ছহুল হোসাইন বলেন , আশা করি বিএনপি সিসিসি এলাকায় তাদের কর্মসূচি শিথিল করবে । তারপরও যদি তা না করে তবে আইনে যা আছে সেভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে
আর নিকটতম বন্ধু ? কে সে জন ? খুঁজে পাচ্ছি না , শাসকরা কাউকে নিকটজন মনে করে না , যদিও মুখে বলে জনগণের কথা । শাসকের কোনও নিকটজন খুজেঁ পেলে দ্রুত জানান ।
পরবর্তীতে প্যারিসে নতুন রানি কিম ক্লাইস্টার্সকে হারিয়ে ১৪ নম্বর র্যাংকিংয়ে পৌঁছান । আর ফ্রেঞ্চ ওপেনে গ্রেটা আর্ন , ঝেং জিয়ে ও ভ্যানিয়া কিংকে হারিয়ে চতুর্থ রাউন্ডে ওঠেন চেক তারকা । কিন্তু চতুর্থ রাউন্ডে লি না ' র কাছে হেরে যান তিনি । তবে শীর্ষ দশে চলে আসেন চেক বাছাই । ফ্রেঞ্চ ওপেনে নবম বাছাই হিসেবে খেলেছিলেন তিনি ।
আমি সজীব । ঢাকার মিরপুরে থাকি । এবার এসএসসি দিয়েছি । ইংরেজিতে ব্লগিং করি http : / / aisjournal . com এই সাইটে । এছাড়াও বিভিন্ন কমিউনিটি ব্লগিং সাইটে আমিনুল ইসলাম নামে ব্লগিং করি । প্রযুক্তি বিষয়ে বিভিন্ন পত্র - পত্রিকা ও ওয়েবসাইটে লিখি । গল্প পড়ি এবং গাঁজাখুরি গল্প মাঝে মাঝে লিখিও । সবমিলিয়ে এই - ই আমার অনলাইন জীবন ।
সমস্যাটা সমাধান হলেও আমার মনে হচ্ছে এটা আসলে কোডেকেরই সমস্যা ছিল । আমার অজানা কোন এক কারণে Hardware Acceleration এর একটা প্রভাব এর উপর পড়ছে । কেউ কি বলতে পারেন এই সমস্যার আসল সমাধান কি ? স্ক্রীণশট দেওয়া যাচ্ছে না কারণ স্ক্রীণশট দেওয়ার জন্য Hardware Acceleration কনফিগার করলেই সমস্যাটার আপাত একটা সমাধান হয়ে যাচ্ছে ।
নিজেই তৈরী করুন গেম ! মাইক্রোসফট এক্সএনএ পর্ব - ১
২ . দূরত্ব ঘোচাতে আমি যতো এগিয়েছি , গন্তব্য ততোই সরেছে সুদূর । আমি একবার মরিচীকা ভেবে এগোতে এগোতে পৌছে গিয়েছিলাম পরীরাজ্যে . . . ফুল - পাখি - প্রাণীজেরা সেথা মিলেমিশে থাকে । আমি জল ঢালি বৃক্ষের শেকড়ে । বৃক্ষের সাথে আমার দূরত্ব ঘোচে । আমি পরশের ছোয়া দিলে তড়তড়িয়ে বেড়েছে লতা . . . একদিন গাছ বেয়ে আমি পৌছবো স্মৃতির কাছাকাছি , এমত আশার হাসাহাসি চলে . . .
আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের এই সংঘ স্মারক থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে অত্যন্ত উচ্চাকাঙ্খী বাণিজ্যিক বাসনা নিয়েই এই ট্রাষ্ট প্রতিণ্ঠিত হয়েছে ৻
কেউ যদি আরবি লিখতে চান কিন্তু আরবি কীবোর্ড লেআউট আয়ত্তে না থাকার কারণে লিখতে কষ্ট হয় , তাহলে আমি একটা আরবি ফোনেটিক সফটওয়্যারের সন্ধান দিতে পারি । এছাড়া ইংরেজি থেকে আরবি অনুবাদক দরকার হলেও বলতে পারেন । মোটামুটি কাজ করে এরকম একটা সফটওয়্যার আছে - আল ওয়াফী ।
পাওয়ার পয়েন্ট বিজ্ঞানী হচ্ছেন তিনি . . প্রতিটি পয়েন্টে যিনি পাওয়ার দেখান ।
নিউজ সাইটগুলোর আপডেট দেখতে এখন ভয় হয় , Breaking news হিসেবে ' B ' আদ্যাক্ষরের লম্বা কোন শব্দ দেখলেই জাগে অজানা আশংকা ! আমাদের অনুভূতি সত্তা বোধহয় অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে , তবে সম্ভবতঃ মরে যায়নি । ধর্মবিশ্বাস ব্যাপারটা অনেকটা মাদকের মত , আর ধর্মব্যবসায়ীরা মাদক বিক্রেতা - না , উপমাটা হয়তবা সাধারণভাবে ধর্ম বিশ্বাস করে জীবনযাপন করেন এমন কারও কাছে গ্রহণযোগ্য নাও হতে পারে , কিন্তু ব্যাপারটা তাই - অন্ততঃ আমি তাই মনে করি । প্রবলভাবে ধর্মবিশ্বাসী ( না , আমি জঙ্গিবাদী অর্থে বলছি না , সাধারণ মানুষ ) কাউকে দেখলে আমার তাই মনে হয় । আমি ব্যক্তিগতভাবে এরকম বেশকিছু মানুষ দেখেছি : : আমাদের সমাজ , যেখানে ধর্ম কোনো ব্যক্তিগত ব্যাপার নয় , বরং ধর্ম পালন করলে ভাল মানুষের দলে ফেলা হয় - সেখানে এরকম মানুষের অনেক আচরণ আমি বুঝতে পারি না ; কখনো লোকদেখানো মনে হয় , কখনো উপরের উপমাটা মনে পড়ে : : এমনকি শিক্ষিত এবং দায়িত্বশীল অবস্থানের মানুষও আছেন তাদের মধ্যে ~ আমি অনেককেই কারো সম্পর্কে বলতে শুনেছি " লোকটা ভালো , নামাজ - কালাম পড়ে . . . . . . " নামাজ - কালাম পড়া ভালো লোক হওয়ার জন্যে প্রয়োজনীয় এবং পর্যাপ্ত শর্ত ? আর অর্ধশিক্ষিত , বঞ্চিত মানুষকে তো ধর্মের কথা বলে সহজেই বিভ্রান্ত করা যায় : : কাজেই আমাদের দেশে যা ঘটছে সেটা রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যর্থতা , সমাজকাঠামোর অসারতার উপস্থাপন , নয় কি ? ধর্মে অন্ধ সব মানুষের জন্য এখন করূণা ছাড়া আর কিছু বোধ হচ্ছে না । কিন্তু , এখন কী করার আছে , আমাদের দক্ষ এবং বুদ্ধিমান শাসকদের ? যারা নিজেরাই ধর্মব্যবসায়ী পালন করেন ক্ষমতায় থাকার জন্য ! অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট দলের জন্যে ভিভিআইপি নিরাপত্তা দেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়েছে । আমাদের স্বজন এবং সুহৃদ দের তারা কী নিরাপত্তা দেবেন ? আমরা শুধুই পার্সন ? ( কোনো বিশেষণ ছাড়া ) , কিংবা যারা ভিভিআইপি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবেন , তাদের নিরাপত্তা দেবে কে ? ঈশ্বরই জানেন !
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে জীবন যাপন : উচ্চ রক্তচাপ প্রায়শ : ই জীবন ভর সঙ্গী । তাই নিয়মিত ওষুধ সেবন , ব্যায়াম , খাদ্যবিধি ও নিয়মিত রক্তচাপ মেপে দেখা । একে নিয়ন্ত্রণে রাখলে কমে যায় স্ট্রোক , হার্ট এটাক ও কিডনি বিকল হবার ঝুঁকি ।
স্ক্রিনের নিচে যে বারটা আসছে ওটার সর্ববামের আইকনটাতে ক্লিক করে দেখুন ।
১৬৪৪ মিঙ রাজবংশকে সরিয়ে কিঙ রাজত্বের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গেই তিব্বতের ওপর চীনের শাসনক্ষমতার বিস্তার ঘটতে শুরু করে ।
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : ফাল্গুনী শুভেচ্ছা রইল আপনার প্রতি ।
কোনো একটি শিশুকে তত্ত্বাবধানে রাখা হবে কিনা সে ব্যাপারে কোনোপ্রকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে প্রথমেই শিশুটির কি প্রয়োজন তা একজন সমাজসেবীর মাধ্যমে যাচাই করানো হবে :
তিনি আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা । আর যখন তিনি কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত নেন , তখন কেবল বলেন ' হও ' ফলে তা হয়ে যায় ।
উত্তর ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অব্যাহত তীব্র তুষারপাত ও ঠান্ডা আবহাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে । সপ্তাহের শেষ নাগাদ ঠান্ডার মাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে । ঠান্ডা আবহাওয়া ও তুষারপাতজনিত দুর্ঘটনায় এ পর্যন্ত কমপক্ষে ২৮ ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছে বলে জানা গেছে । দুর্ভোগে পড়েছে হাজার হাজার যাত্রী । তীব্র তুষারপাতের কারণে সড়ক ও রেল যোগাযোগ বিঘিœত হচ্ছে । বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে । বলকান অঞ্চলে অতি বন্যায় সহস্রাধিক মানুষ তাদের বাড়ি - ঘর ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছে । গত কয়েক দিনে পোল্যান্ডে তাপমাত্রা মাইনাস ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেছে । মাত্রাতিরিক্ত ঠান্ডায় দেশটিতে এ পর্যন্ত ১৮ ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে । নিহতের বেশির ভাগই গৃহহীন । এ ছাড়া একই কারণে রাশিয়ার মস্কোতে তিনজন এবং জার্মানিতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে । তীব্র তুষারপাতের কারণে উচ্চগতিসম্পন্ন আন্তঃনগর ট্রেনের দীর্ঘ যাত্রাবিরতিতে জামার্নির হাজার হাজার যাত্রী ট্রেনে রাতযাপনে বাধ্য হচ্ছে । তুষারপাতের তীব্রতায় লন্ডনের হিথ্রো , প্যারিসের চার্লস দ্য গল , আমস্টারডামের শিফল , বার্লিন টেগেল বিমানবন্দরের ফ্লাইট চলাচল বিলম্বিত হয়েছে । লন্ডনের গ্যাটোয়িক বিমানবন্দর দুই দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল সকালে আবার চালু হয়েছে । তবে আবহাওয়ার কারণে যাত্রা বিলম্ব ও ফ্লাইট বাতিল করা হতে পারে বলে যাত্রীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে । লন্ডনের সিটি বিমানবন্দর এবং স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ বিমানবন্দরে বিমান চলাচল বন্ধ রয়েছে । সার্বিয়া থেকে প্রবাহিত ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে উত্তর ইউরোপের প্রধান শহরগুলোতে তাপমাত্রা গড়ে ৫ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস । প্রবল বর্ষণে আলবেনিয়া , বসনিয়া ও সার্বিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে বন্যা দেখা দিয়েছে । বন্যার পানি বাড়তে থাকায় সহস্রাধিক লোক ঘর - বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে । অনেক এলাকায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে ।
এভাবে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা দিয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন ঠেকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে । এমনকি বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দায়ের করা মামলায়ও তাদের হয়রানি চলছে । দু ' আমলের অসংখ্য মামলার আইনি লড়াই নিয়েই ব্যস্ত রাখা হচ্ছে বিরোধী দলের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের ।
একদিন - তো হৃদয় স্যার বিরক্ত হয়ে বললেন - " এই গবেট এতো কথা বলো কেন ? " - স্যার বিধাতা আমাদের মুখ দিয়েছেন কথা বলার জন্য । কথা বললে সমস্যাটা কোথায় ? - শোন , বিধাতা আমাদের দুটো কান দিয়েছেন এবং একটি মুখ দিয়েছেন কারণ হচ্ছে আমরা যেন বেশি শুনি এবং কম কথা বলি এ জন্য । তাই আজ থেকে কম কথা বলবি । গবেট ছাত্র একগাল হেসে বললো - সেই দিন কি আর আছে স্যার । দিন বদলাইছে না । এখন বিজ্ঞানের যুগ । বিজ্ঞান গবেষণা করে আবিষ্কার করেছে - একজন মানুষের একটা মুখের ছিদ্রের যে সাইজ বোধকির দশটা কানের সাইজ একত্রিত করলেও তার সমান হবে না । তাই আমাদের বলা উচিত - আমরা যতোটুকু শুনবো তারচেয়ে কম করে হলেও দশগুণ বেশি কথা বলবো ।
পোষ্ট করেছেন : ৪১ টি মন্তব্য করেছেন : ১৭৪ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৪ মাস ১৭ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৩৪৭৭ বার
- ভিডিওটির টাইটেলই হবে পোস্টের শিরোনাম । অন্য কোন শিরোনাম দেবেন না । ইউটিউবে একটি প্রামাণ্যচিত্র বা ফুটেজ কয়েক পর্বে থাকলে সবগুলো পর্ব এক শিরোনামের অধীনে এক পোস্টে সংযোজন করুন । - পূর্বের নিয়ম মতোই অবশ্যই কোথা থেকে ভিডিওটি পেয়েছেন সেই লিংক উল্লেখ করুন । পাওয়া গেলে মুভি বা ভিডিওটি যে স্টুডিও বা টিভি চ্যানেল থেকে বেরিয়েছে তার নাম , পরিচালক ও কলাকুশলীদের নাম উল্লেখ করুন । - ক্যাটেগরি হিসেবে Item Type থেকে Videos and Movies নির্বাচন করুন । এছাড়া অন্যান্য ক্যাটেগরি সিলেকশনের নিয়ম আগের মতোই থাকবে ।
বরগুনা , ২১ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বরগুনার পাথরঘাটা তাসলিমা মেমোরিয়াল একাডেমির এক শিক্ষকের থাপ্পড়ে অজ্ঞান ছাত্রী হাসি আক্তারের জ্ঞান ৪ দিনেও ফেরেনি । বরিশাল শের - ই - বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ( শেবাচিম ) চিকিৎসাধীন . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
প্রিভিও > নতুন ডকুমেন্ট নিন । ৫০ * ৫০ পিক্সেল , ট্রান্সপারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ড । ডকুমেন্টকে জুম ইন করুন ৪০০ % পর্যন্ত । টুলবার থেকে লাইন টুল সিলেক্ট করুন । লাইন টুল অপশনস বারে ক্লিক করুন শেপ লেয়ার বক্স এবং লাইন Weight : 4px ডকুমেন্টের সেন্টারে ক্রস এর মতো করে দুইটা লাইন টানুন । লেয়ার গুলোর উপর মাউস পয়েন্টার রেখে রাইট ক্লিক করুন পপআপ উইন্ডো আসলে রেস্টারাইজ ক্লিক । টপ লেয়ার সিলেক্ট করে শীফ্ট কী চেপে ধরে বটম লেয়ার ক্লিক করে সিলেক্ট করুন , তারপর মাউস পয়েন্টার রেখে রাইট ক্লিক করুন পপআপ উইন্ডো আসলে মার্জ লেয়ারস ক্লিক । ডকুমেন্টকে ১০০ % করে ফেলুন এখন এই ক্রস লাইন দিয়ে প্যাটার্ণ তৈরী করার পালা । মেনুবারে গিয়ে Edit > Define Pattern ক্লিক । প্যাটার্ণ নামের পপআপ উইন্ডো আসবে , নামের ঘরে লিখুন ক্রস গ্রিড তারপর ওকে করে উইন্ডোটি ক্লোজ করে দিন । প্যাটার্ণ তৈরী হয়ে গেল । ডকুমেন্টটির আর প্রয়োজন নেই । ক্লোজ করে দিন । নতুন ডকুমেন্ট নিন , সাইজ আপনার ইচ্ছা , আমি নিলাম ৮০০ * ৮০০ পিক্সেল , ট্রান্সপারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ড । এই ট্রান্সপারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ড ক্রস লাইন দিয়ে তৈরী প্যাটার্ণ দ্বারা ফিল করে দিন । মেনুবারে গিয়ে Edit > Fill ক্লিক । পপআপ উইন্ডো আসলে নিচের সেটিংস টাইপ করে উইন্ডোটি ক্লোজ করে দিন । কাষ্টম প্যাটার্ণ : ক্রস গ্রিড মোড : নরমাল অপাসিটি : ১০০ প্রিসার্ভ ট্রান্সপারেন্সি : নো এই গ্রিডে কিছু ডেপ্থ এপ্লাই করি , মেনুবারে গিয়ে Edit > Fill ক্লিক । পপআপ উইন্ডো আসলে নিচের সেটিংস সেট করুন । ইউস : ৫০ % গ্রে মোড : নরমাল অপাসিটি : ১০০ প্রিসার্ভ ট্রান্সপারেন্সি : ইয়েস নতুন লেয়ার নিন । লেয়ারটি ড্রাগ করে লেয়ার ১ বা গ্রিড লেয়ারের নিচে নিয়ে আসুন । ফোরগ্রাউন্ড কালার করুন ডার্ক গ্রে । কালার কোড : 4b4b4b টুলবার থেকে পেইন্ট বাকেট টুল নিয়ে ডার্ক গ্রে কালারে লেয়ারটি ফীল করে দিন । লেয়ার ১ সিলেক্ট করে নাম দিন গ্রিড লেয়ার । মেনুবারে গিয়ে Filter > Render > Lighting Effects । চিত্রের মতো সেটিংস সেট করে ওকে করে উইন্ডোটি ক্লোজ করে দিন । এবার কিছু শেডো প্রয়োগ করুন । গ্রিড লেয়ারে মাউস পয়েন্টার রেখে রাইট ক্লিক করুন , সেখান থেকে ব্লেন্ডিং অপশনস সিলেক্ট করুন । লেয়ার ষ্টাইল উইন্ডো আসলে ড্রপ শেডোতে ক্লিক করুন । নিচের সেটিংস সেট করে ওকে করে উইন্ডোটি ক্লোজ করে দিন । Quick Mask প্রয়োগ করুন , সিলেকশন লোড করার জন্য কীবোর্ড থেকে Ctrl চেপে ধরে গ্রিড লেয়ারের থাম্বলেয়ারে ক্লিক করুন । মার্চিং এন্টের মতো গ্রিডে সিলেকশন দেখতে পাবেন । লেয়ার ২ সিলেক্ট করুন তারপর কীবোর্ডের Q চাপুন চিত্রের মতো ইমেজ পাবেন । মেনুবারে গিয়ে Filter > Stylize > Wind ক্লিক । নিচের সেটিংস সেট করে ওকে করে উইন্ডোটি ক্লোজ করে দিন । আরো একবার এপ্লাই করুন Ctrl + F চেপে । মেনুবারে গিয়ে Edit > Transform > Rotate > 90 ° CCW Quick Mask মোড থেকে বের হওয়ার জন্য আবার কীবোর্ড থেকে Q চাপুন । নতুন লেয়ার নিন । নাম দিন গ্রান্জ । সিলেকশন ডিসিলেকশন করবেন না । কালার রিসেট করার জন্য প্রথমে D চাপুন তারপর X চাপুন । গ্রান্জ লেয়ার সিলেক্টেড থাকা অবস্হায় মেনুবারে গিয়ে Filter > Render > Clouds ক্লিক । আবার মেনুবারে গিয়ে Filter > Render > Difference Clouds ক্লিক । কিছু নয়েজ যোগ করুন । মেনুবারে গিয়ে Filter > Noise > Add Noise নিচের সেটিংস সেট করে ওকে করে উইন্ডোটি ক্লোজ করে দিন । মেনুবারে গিয়ে Selection > Deselect । শর্টকাট Ctrl + D গ্রিড লেয়ার সিলেক্ট করুন । লেয়ারের ব্লেন্ডিং মোড করুন ওভারলে । টপ লেয়ার সিলেক্ট করে কীবোর্ড থেকে শীফ্ট কী চেপে গ্রান্জ লেয়ার ক্লিক করুন উভয় লেয়ার সিলেক্ট হবে । মাউস পয়েন্টার রেখে রাইট ক্লিক করুন , সেখান থেকে মার্জ লেয়ারস ক্লিক । সব ওকে থাকলে এই রকম একটা গ্রান্জ গ্রিড এর ইমেজ পাবেন ।
১৭৭৭সাল চন্দন নগরে বসতি স্থাপনকারী ফরাসি নাগরিক লুই বোনার্ড হচ্ছেন প্রথম ইউরোপীয় নীল কর ।
উবুন্টুতে কিভাবে কীবোর্ড পরিবর্তন করতে হয় বিস্তারিত জানাবেন কি . . . অভ্রতে যেরকম শর্টকাট কী দিয়ে পরিবর্তন করা যায় প্রভাতেও কি সেরকম ব্যবস্থা আছে ?
এই শিকল - পরা ছল মোদের এ শিকল - পরা ছল । এই শিকল প ' রেই শিকল তোদের করব রে বিকল । ।
পোস্ট করা হয়েছে : শনি ডিসেম্বর ১১ , ২০১০ ৫ : ৪৪ অপরাহ্ন
সোনার বাংল রিপোর্ট আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের দু ' বছরের শাসনকালে ৮১৩ জন সংখ্যালঘু নির্যাতিত হয়েছেন । নির্যাতনের ফলে নিহত হয়েছে ৩ জন । আহত হয়েছে ৭৬৬ জন এবং ৫১টি মন্দিরে হামলা চালিয়ে প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে । ১২ জনের জমি দখল করা হয়েছে , ৪ জনের ঘর ভেঙে ফেলা হয়েছে । সংখ্যালঘু নির্যাতনের এসব ঘটনায় মতাসীন দলের নেতাকর্মীরা জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে । জাতীয় মানবাধিকার সংগঠন ' ' অধিকার ' ' এর গবেষণাধর্মী রিপোর্ট থেকে এ তথ্য জানা যায় । মানবাধিকার সংগঠন ' অধিকার ' - এর ২০১১ সালের জানুয়ারি - মার্চ মাসের রিপোর্টে বলা হয় , ১৩ জানুয়ারি ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা পৌরসভা নির্বাচনের পর সহিংসতার ঘটনা ঘটে । এই ঘটনায় প্রায় ২০ জন আহত হয়েছেন । নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী তৈয়বুর রহমান পরাজিত হলে তার সমর্থকরা শহরের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়ে ব্যবসায়ীদের মারপিট করে ও তাদের দোকান বন্ধ করে দেয় । যাদের দোকানে হামলা করা হয় তারা অধিকাংশই হিন্দু সম্প্রদায়ের ব্যবসায়ী বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে । এই ঘটনার পর শৈলকুপা শহরের হিন্দু সম্প্রদায়ের মালিকানাধীন স্বর্ণকারপট্টির অধিকাংশ দোকান বন্ধ হয়ে যায় । হামলার শিকার প্রিয়াংকা জুয়েলার্স এর মালিক কজ্জল দে কে আহত অবস্থায় শৈলকুপা হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয় । কাজল দে জানান , তিনি রাজনীতি করেন না । বিএনপিকে ভোট দেয়ার অভিযোগে তার ওপর হামলা করা হয়েছে । এই ঘটনায় পুলিশ ৩ জনকে আটক করেছে । ' অধিকার ' - এর ২০১০ সালে রিপোর্টে বলা হয়েছে , ২০১০ সালের ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনায় ২ জন নিহত এবং ২৪৪ জন আহত হয়েছে । এছাড়া ২৩টি মন্দির ভাঙচুর হয়েছে । অপরদিকে জাতিগত সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনায় ৬ জন নিহত এবং ১৪০ জন আহত হয়েছেন । ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার দেউলভোগ গ্রামে দুর্বৃত্তরা কালী মন্দিরে হামলা চালিয়ে দূর্গা প্রতিমা ভেঙে ফেলেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে । মন্দির কমিটির নেতারা জানান , আলেক মিয়া , মিজানুর ও আশিকুরের নেতৃত্বে দুর্বৃত্তরা ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ মন্দিরের জায়গা দখল করতে গেলে তারা বাধা দেন । এতে দুর্বৃত্তরা মন্দিরে পূজা করলে তাদের মেরে ফেলার হুমকি দেয় । এ ঘটনায় পুলিশ মিজানুরকে গ্রেফতার করেছে । ১১ আগস্ট ২০১০ ঢাকার সূত্রাপুরের লালমোহন সাহা স্ট্রিটে ৭৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা হাজি ইসলাম ও সুত্রাপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হোসেনের নেতৃত্বে একদল দুর্বৃত্ত পিস্তল , রামদা , হকিস্টিক ও শাবল নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের শ্রীশ্রী রাধাকান্ত ঠাকুরানী লক্ষ্মী জর্নাধনচক্র জিওবিগ্রহ মন্দিরে হামলা চালায় । এ সময় দুর্বৃত্তরা মন্দিরের দরজা জানালা ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকে পাঁচটি প্রতিমা ভেঙে ফেলে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে । মন্দির কমিটির সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি গৌরগোপাল সাহা ও সেক্রেটারি শ্রী মলচন্দ্র ঘোষ অভিযোগ করেছেন , ' ' আওয়ামী লীগ নেতারা দুর্বৃত্ত দিয়ে মন্দির ভাঙচুর করে এর মূল্যবান সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা চালাচ্ছে । এদের ভয়ে তারা এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন । ' '
লেখক বলেছেন : দ্রাবিড় আপনার লিখা আমি পড়েছি । মন্তব্য করা হয় নাই । আপনার কাছ থেকে এইরকম মন্তব্য পেলে সত্যই লজ্জিত হই । ভালো থাকবেন ।
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন : চমৎকার বিষয় নিয়ে লিখেছেন । ভাল লাগল ।
আজকের কৌতুক তিনটি পাঠিয়েছেন শুভজিৎ ভৌমিক ৬৪ . ৬৫ . ৬৬ .
এভাবে কাজ হচ্ছে বলে মনে হচ্ছেনা । এক্সবক্স লিখে সংশোধন করার পরেও রিফ্রেশ করার পর মান্নান ভুঁইয়া থেকেই যাচ্ছে ।
আবার এই মানবজাতিও সব মিলিয়ে কোটি বছর টিকবে বলে মনে হয় না ।
কামরুজ্জামান , একটানে লেখাতে প্রক্ষিপ্ত ব্যাপার থাকতেই পারে । পরে পড়ে আমার নির্জনের নামটা প্রক্ষিপ্ত মনে হয়েছে । তবে কাজল ' কে নিয়ে লাইনগুলো নয় । আমি অনেক দিন ধরেই আশির দশকের আবহে ইলিয়াস , কাজলের একটা তুলনামুলক আলোচনা করতে চাইছিলাম । প্রথম লেখাটাকেই নিচের লিঙ্ক - এ বিস্তৃত করেছি । আপনার " মনে হওয়াটা ' ঠিক না । ' প্রতিবাদ ' এর ঝক্মারি বাদে ফারুকের লেখাটা আমার ভাল লেগেছে । আমার লেখাটা সেটার প্রতিক্রিয়া বা বিস্তার নয় । নির্জনকে ভালবাসা জানাবেন । ভাল থাকবেন । চয়ন । http : / / peelkhanaroad . blogspot . com / 2010 / 01 / blog - post . html
লেখক বলেছেন : জি তবে আমি যেটার কথা বলছই সেটা একেবারেই সহজ . . . .
একটা সুরাহা করো প্রভু একটা সুরাহা করো না হয় আমি আবু জেহেলে ভিটায় ঘুঘু চড়িয়ে দেবো ।
সবাইকে স্বাগতম আইফোন এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট সিরিজের প্রথম পর্বে . মূলত যারা আইফোন ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে আগ্রহী কিন্তু কিভাবে এবং কোথায় শুরু করতে হবে সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই , তাদের জন্যই এই সিরিজ . আমাদের দেশে ইদানিং অনেকেই . . .
যত্ন আর সংস্কারের অভাবে ধ্বংসের মুখে এসে দাড়িয়েছে ঠাকুরগাঁও জেলার ঢোলারহাটের গৌরলাল জমিদার বাড়ির শিব মিন্দরটি । মন্দিরের গম্বুজটি অনেক আগেই ভেঙে পড়েছে । দরজা - জানালা নষ্ট হয়ে গেছে । দেয়ালের আস্তর খসে পড়েছে । চারদিকে জন্মেছে গাছ - গাছালি । ঠাকুরগাঁও জেলা শহর থেকে ১২ / ১৩ কিলোমিটার উত্তরে রুহিয়া - ঠাকুরগাঁও সড়কের পাশে বাংলা ১২০৬ সালে ঐতিহ্যবাহী জমিদার গৌরলাল রায় বাড়ির শিব মন্দিরটি স্থাপিত হয় । আট দেয়ালবিশিষ্ট এই মন্দিরের উচ্চতা ৩০ ফুট , ব্যাস ২০ ফুট এবং মন্দিরের ভেতরের ব্যাস ১২ ফুট । দেয়ালের গায়ে আজো খোদাই করা আছে এর প্রতিষ্ঠাকাল বাংলা ১২০৬ সাল সহ ও নির্মানকারীগর রামানন্দ রায়ের নাম । তখন এই মন্দিরে শিবপূজা হতো খুব জাকজমকপূর্নভাবে । মন্দিরের সামনে আছে একটি বিরাট দিঘী । পাশে আছে আরো দুটি ছোট মন্দির । জমিদার গৌরলালের বাড়ি এখন আর নেই । উঁচু ঢিবিতে পরিনত হয়েছে বাড়ির অস্তিত্ব । স্মৃতিস্বরূপ বাড়ির চারদিকে পরিখা রয়েছে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে । পাকিস্তান আমলে এই মন্দির ছিল ডাকাতদের আস্তানা । তখন এ এলাকা ছিল ঘন জঙ্গলপূর্ণ । ঠাকুরগাঁও - রুহিয়া সড়ক পাকা ছিল না । রাস্তার দুপাশে ছিল জঙ্গল । লোকালয়ও ছিল না । ডাকাতদল এখানে এসে লুটের মাল ভাগাভাগি করতো । সুযোগমতো পথচারীর গর্দান দ্বিখন্ডিত করে লুন্ঠন করতো সর্বস্ব । লাশ ফেলে দিতো পাশের দিঘীতে । ধীরে ধীরে এখানে লোকালয় গড়ে ওঠে । গড়ে ওঠে ঢোলারহাট বাজার সহ দোকানপাট । রাস্তাটি পাকা করা হয় । দেশ স্বাধীন হওয়ার পর গরু চোররা এই স্থানকে তাদের আস্তানা বানায় । গরুচোররা গরু চুরি করে এনে এখানে চামড়া তুলে নিতো । কিন্তু লোকালয় বেড়ে যাওয়ায় ডাকাত ও গরুচোররা পাততাড়ি গুটায় । বর্তমানে সংস্কারের মন্দিরটি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে । এর গুম্বজটি এখন আর নেই । ১০ / ১২ বছর পূর্বে এক ঝর বৃষ্টির রাতে সশব্দে ভেঙে পড়েছে মিনারটি । শিব মন্দিরটির দরজা - জানালা আগেই নষ্ট হয়ে গেছে । মন্দিরের ভিতরের ও বাইরের সিমেন্টের আস্তার খসে পড়েছে । দেয়ালে জন্মেছে গাছগাছালি । মন্দিরের ভিতরে এখন সাপ , ব্যাঙ ও ইঁদুরের বাস । এলাকার প্রবীণ ও বৃদ্ধরা জানায় , মন্দিরের ভিতরের ময়লা - আবর্জনা পরিষ্কার করে এখানে বছরে একবার শিবপূজা করা হয় । এ বছরও গত ১৮ ফাল্গুন জাকজমকভাবে শিবরাত্রি যাপন করা হয় । পাশের পুকুরে ৩ দিন ব্যাপি চলে পূর্ণ স্লান । স্থানীয় নারী পুরুষ সহ সকল বয়সের হিন্দু সমপ্রদায়ের লোকজন এখানে স্লান করে । এ শিব মন্দিরটি পরিচালনার জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে । মন্দির কমিটিরি সভাপতি শিব চরন রায় ও সাধারন সম্পাদক বরুন চৌধুরী জানান , এলাকার এ ঐতিহ্য রক্ষার জন্য মন্দিরটি সংস্কার করা জরুরি । কিন্তু সরকারি ভাবে কোন বরাদ্দ না পাওয়ায় মন্দিরটি সংস্কার করা যাচ্ছেনা । - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - শাকিল আহম্মেদ , ঠাকুরগাঁও
ইসলামে নারীর জন্য বহু - স্বামী গ্রহণ নিষিদ্ধ কেন , নিম্নোদ্ধৃত বিষয়গুলো তা পরিষ্কার করে দেবে ।
৯ম ডিভিশনের জি - ১ - এর পুষ্পপ্রেমিক লেফটেন্যান্ট জেনারেল বেগ ২০শে এপ্রিল ধারণা পোষণ করেছিলেন যে এই অনুসন্ধান কর্মসূচী দু ' মাস অর্থাৎ জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময় নেবে । কিন্তুু এই পরিকল্পনা বিফলে গেছে বলে মনে হচ্ছে । গেরিলা কায়দা গ্রহণকারী এই বিপ্লবীদের সামরিক কর্মকর্তারা যত সহজে দমন করবেন বলে আশা করেছিলেন , বাস্তবে তা ঘটেনি । বিচ্ছিন্ন ও আপাত অসংগঠিত গেরিলারা পরিকল্পিতভাবে রাস্তা ও রেলপথের ধ্বংসসাধন করে পাক সেনাদের কাবু করে ফেলছে । কারণ এর ফলে তাদের যাতায়াত - ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে । ৯ম ডিভিশনের কাজও অনাকাক্সিক্ষতভাবে পিছিয়ে গেছে এজন্যে । এদিকে তিন মাসব্যাপী ঝড়বাদলের মৌসুম চলে আসায় সামরিক কার্যক্রম বন্ধ হবার যোগাড় হয়েছে ।
উরুগুয়ে : আগের ১৮ টি বিশ্বকাপের মধ্যে ১০টি বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছে । উরুগুয়ে ১৯৩০ ও১৯৫০ সালে ২ বার চ্যাম্পিয়ন হয় । বিশ্ব ফুটবল র্যাঙ্কিং - এ উরুগুয়ে ১৬ নম্বরে অবস্থান করছে । প্রথম বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ে খুড়িয়ে খুড়িয়ে সেমিফাইনাল পর্যন্ত আসে । প্রথম পর্বে ফ্রান্সের সঙ্গে ড্র করে ও স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩ - ০ গোলে হারিয়ে এবং মেক্সিকোর সঙ্গে ১ - ১ গোলে ড্র করে দ্বিতীয় পর্বে আসে । দ্বিতীয় পর্বে এশিয়ার দক্ষিণ কোরিয়াকে ২ - ১ গোলে হারিয়ে কোয়টার ফাইনাল নিশ্চিত করে তারা । কোয়ার্টার ফাইনালে ঘানার সঙ্গে ম্যাচটি নির্ধারিত সময় এবং অতিরিক্ত সময় ড্র থাকলে পেনাল্টিতে গড়ায় ম্যাচ । পেনাল্টিতে আফ্রিকার ঘানাকে ৪ - ২ গোলে হারিয়ে সেমি ফাইনালে যায় উরুগুয়ে । সেমি ফাইনালে ৬ তারিখে নেদারল্যান্ডসের মোকাবেলা করবে তারা ।
আল্লাহ . . কলেজ যেন বন্ধ দেয় . . নাইলে শেষ . . ২০ তারিখে পরীক্ষা হওয়ার কখা
তবে আপনি সম্ভবত : সিকল সার্ভারসহ ইনস্টল করেছিলেন - এই বান্দা পিসি স্টার্টাপ ভয়ানক স্লো করে দেয় । কিছুদিন আগে স্টক মার্কেট সংক্রান্ত একটি প্রোগ্রাম ইনস্টল করতে গিয়ে SQLServer 2005 ইনস্টল করতে হয়ে ছিলো - আর আগে থেকেই XE এবং firebirdsql ইনস্টল করা ছিলো । বাপরে বাপ ! পাওয়ার বাটন টেপার পর ডেস্কটপ আসতে আসতেই ৬ / ৭ মিনিট লেগে যেতো ( Core2Quad 2 . 4 GHz + 4GB DDR2 )
এটা কেনার বিনিময়ে সরাসরি রেডহ্যাট থেকে সাপোর্ট পাবেন ।
পোষ্ট করেছেন : ৪ টি মন্তব্য করেছেন : ৩১ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ২ মাস ১৬ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৩৯২ বার
( এই লেখাটি পড়েছেন : ১২৫ জন )
আরো ৩ মাস বাকি বা আগামী কুরবানী ঈদ ডুংগেল করা লাগবে । এই বার সিংগেল করছি ।
৩১ বার পঠিত | ৩ টি মন্তব্য | রেটিং + ১ / - ০ | বাকিটুকু পড়ুন |
প্রজন্ম ফোরাম » রাজনীতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট » খালেদা জিয়াকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হল
ভাইয়া আমি আপনার জবাবের অপেক্ষায় আছি । দয়া করে কিছু বলুন । আমি যদিও আপনার পরামর্শ মতো এখনোই অ্যাডসেন্সে আবেদন করবো না তবুও এ প্রশ্নটির উত্তর আমার জানা দরকার । আমি ওয়েব URL কোনটা দিবো ? http : / / greengirlinfo . blogspot . com নাকি বর্তমানে বিনামূল্যে পাওয়া www . digitalctginfo . co . cc এ ডোমেইন্টি দিবো । www . digitalctginfo . co . cc এ ডোমেইন্টি দিলে তো অ্যাডসেন্স গ্রহন করবে না । কিন্তু বর্তমানে এটি আমার সাইট হোস্ট করছে । তাই আমার জানা দরকার কোন URL টি দিবো ?
লেখক বলেছেন : আমিও ভিজি নাই । ভেজার সুযোগ সহজে ঘটে না
আর ( স্মরন কর ) যখন আপনার প্রভু ফেলেমতাদের বললেন , আমি পৃথীবিতে খলিফা সৃষ্টি করেছি , তারা বলল আপনি কি তথায় এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যারা অশান্তি ঘটাবে এবং রক্তপাত করবে ? অথচ আমরাইতো আপনার প্রসংশাসহ তাসবিহ ও পবিত্রতা ঘোষনা করি , তিনি বলেন নিশ্চয় আমি যা যানি তোমরা তা জাননা
দলের তৃতীয় গোলটি আসে ডি মারিয়ার পা থেকে । ৬৪ মিনিটে মেসির পাসে ১৫ মিটার দূর থেকে গোলটি করেন তিনি ।
> > এরপরেই আপনি রিকভারির অপশনগুলা দেখতে পাবেন । ব্যস ! আশা করি এই যাত্রায় আপনি সিস্টেম নতুন করে সেটাপ করার ঝামেলা থেকে বেঁচে গেলেন ।
কথা : কৃষ্ণ চন্দ্র দে সুর : সমর দাস মুক্তির মন্দির সোপানতলে কত প্রাণ হল বলিদান , লেখা আছে অশ্রুজলে । । কত বিপ্লবী বন্ধুর রক্তে রাঙা , বন্দীশালার ওই শিকল ভাঙ্গা তাঁরা কি ফিরিবে আজ সু - প্রভাতে , যত তরুণ অরুণ গেছে অস্তাচলে । । যাঁরা স্বর্গগত তাঁরা এখনও জানেন স্বর্গের চেয়ে প্রিয় জন্মভুমি এসো স্বদেশ ব্রতের মহা দীক্ষা লভি সেই মৃত্যুঞ্জয়ীদের চরণ চুমি । যাঁরা জীর্ণ জাতির বুকে জাগালো আশা , মৌন মলিন মুখে জোগালো ভাষা আজি রক্ত কমলে গাঁথা মাল্যখানি বিজয় লক্ষ্মী দেবে তাঁদেরই গলে ।
বার্থ সার্টিফিকেট কি সেটা আমরা সবাই জানি । বিশেষ করে শিক্ষা সংক্রান্ত কাজে বিদেশে যেতে বা অন্যান্য কাজে বার্থ সার্টিফিকেটের দরকার হয় । বার্থ সার্টিফিকেটটি অবশ্য ইংরেজীতে । শুধু বার্থ সাটিফিকেট হলেই হয় না , পররাষ্ট্র মণ্ত্রনালয় থেকে তা সত্যায়িতও করাতে হয় । আমারও সেরকম কারণেই বার্থ সার্টিফিকেটের দরকার পড়ল । . . .
২০০৩ সালের ৭ এপ্রিল হাইকোর্ট বিভাগের একটি বেঞ্চ ১৬৭ ধারা সংশোধন করতে সরকারের প্রতি নির্দেশনা জারি করেন । একই সঙ্গে ওই ধারাটি সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত রিমান্ডে নিতে হলে কী কী পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে এবং রিমান্ড মঞ্জুরের পর কীভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে সে বিষয়ে সুস্পষ্ট একটি গাইডলাইনও দেন আদালত । এ রায়টি আপিল বিভাগে এখনও বহাল আছে । এতে গাইড লাইন দিয়ে বলা হয় রিমান্ড আবেদনের সঙ্গে মেডিকেল রিপোর্ট জমা দিতে হবে । রিমান্ড থেকে ফেরতের সময়ও আরেকটি মেডিকেল রিপোর্ট দিতে হবে । রিমান্ড মঞ্জুরের সময় ম্যাজিস্ট্রেটকে মামলার সঙ্গে আসামির সংশ্লিষ্টতা ও রিমান্ড মঞ্জুরের প্রয়োজনীয়তা পরীক্ষা - নিরীক্ষার নির্দেশনা রয়েছে এতে । রিমান্ডে নিয়ে একটি স্বচ্ছ কাচের ঘরে আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে বলা হয়েছে হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশনায় , যাতে আসামির আইনজীবী বা আত্মীয়রা দেখতে পারেন জিজ্ঞাসাবাদে কোনো নির্যাতন হচ্ছে কিনা । প্রয়োজন অনুযায়ী চাহিদা মতো রিমান্ডে ডাক্তারি পরীক্ষার নির্দেশনাও রয়েছে রায়ে । কিন্তু এসব নির্দেশনার একটিও পালন করা হয়নি গত বছরের ৪ হাজার ৮২৯টি রিমান্ডে ।
ভাইয়া শোনো , তুমি লেনিন ভাইয়ের যে লেখা গুলোকে নকল বলছ তাকে নকল বলা যায় না । যেহেতু সামান্য হলেও আইন পড়া আছে আমার সেহেতু " কপি রাইট " আইন দিয়েও তুমি এই ব্যাপারটিকে নকল বা " লঙ্ঘিত " অপরাধ হিসেবে অভুযুক্ত করতে পারো না । এই ক্ষেত্রে ডিফেন্স খুব শক্ত থাকে ।
বনী ইসরাইলী বাহিনীর বিজয়ের পর একদা বালআম মূসা ( আ ) এর স্থলাভিষিক্ত হযরত ইউশা বিন নূন ( আ ) এর সাক্ষাতে গমন করে তাকে সালাম করেন । হযরত ইউশা ( আ ) বালআমকে বলেন , বালআম , আল্লাহ পাক তোমার সম্মান মর্যাদা অলৌ্কিক ক্ষমতা , ইসমে আযম সবই কেড়ে নিয়েছেন । তবে আমি তোমাকে একটা সুসংবাদ দিচ্ছি - মহান আল্লাহর দরবারে এখনও তোমার তিনটি প্রয়োজন পূরনের জন্য আবেদন জানানোর সুযোগ রয়েছে । এ শুনে বালআম অত্যন্ত ব্যথিত অন্তরে ঘরে ফিরে এসে স্ত্রীকে বলল , আমি তোমাকে বার বার বলেছি নবীদের বিরূদ্ধে বদ দোয়া চলেনা , আমি গুনাহ করেছি , তাই আল্লাহ আমার মর্যাদা অলৌ্কিক ক্ষমতা , ইসমে আযম সবই কেড়ে নিয়েছেন । স্ত্রী বলল , তুমি তিনশ বছর আল্লাহর বন্দিগী করে জীবন অতিবাহিত করে আল্লাহর প্রিয়জন হবার মত গুন অর্জন করেছ , সেসবের কিছুই কি আর বাকী নেই ? বালআম বলল , হ্যাঁ তিনটি দোয়া কবুল করানোর সুযোগ এখনও আমার জন্য অবশিষ্ট রয়েছে । স্ত্রী বলল , এ যাত্রা তুমি আমার জন্য একটি দোয়া কর । অবশিষ্ট দুটি দোয়া তোমার জন্য রাখ । বাল আম বলল , না তিনটি দোয়াই পরকালের জন্য থাকতে দাও । স্ত্রী তাকে মন ভুলানোর সুরে বলল , তুমিতো আমার জন্য শুধু একটি দোয়াই করবে , বাকি দুটি তো তোমারই থাকবে । তুমি শুধু আমার জন্য এই দোয়াই কর যেন আল্লাহ আমাকে অপরূপ সৌন্দর্য দান করেন । বাল আম বলল , কি দরকার ! এমিনিতেই তো তুমি অনিন্দ্য সুন্দরী , কিন্তু স্ত্রীর পীড়াপীড়ি চলতেই থাকে । অবশেষে নিরূপায় হয়ে বালআম আল্লাহর দরবারে স্ত্রীর জন্য দোয়া করে । তৎক্ষণাৎ স্ত্রীর রূপ সৌন্দর্যে সারা ঘর আলোকিত হয়ে উঠে । এ দোয়ার ফলে বাল আমের উপর আল্লাহর ক্রুধ আপতিত হয়ে তার চেহারা সম্পূর্ণ কাল হয়ে যায় । এরপর তার সুন্দরী রূপসী স্ত্রী নিরালায় এক যুবকের সাথে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করে । একদিন বালআম স্বচক্ষে দেখল , তার স্ত্রী অবৈধ কাজে লিপ্ত আছে । সে ক্রুদ্ধ হয়ে স্ত্রীর জন্য বদ দোয়া করলে তার স্ত্রীর মুখমণ্ডল কাল কাল কুকুরীর ন্যায় হয়ে যায় । বালআমের সন্তানেরা মায়ের প্রতি স্বভাবজনিত প্রীতিবশত মায়ের জন্য কান্নাকাটি করে । লোকেরা বলল , সে তোমাদের মা নয় , সে একটা কুকরী । বালআমের স্ত্রী এবং সকল লোকেরা তার স্ত্রী যেন পূর্বাবস্থা ফিরে পায় সে জন্য দোয়া করতে বালআমকে অনুরুধ করে । সে দোয়া করলে স্ত্রী পূর্বাবস্থায় ফিরে আসে । আল্লাহর দরবারে বালআমের অবশিষ্ট তিনটি দোয়ার সুযোগ এভাবে ছলনাময়ী নারীর ছলনার জালে পড়ে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় । আর হতভাগ্য বালআমকে রিক্ত হস্তেই জাহান্নামে প্রবেশের জন্য প্রতীক্ষ্যমাণ থাকতে হয় ।
বর্ষায় পড়া বারণ এমন পোশাকের পর এবার আসা যাক বৃষ্টিদিনের আরামদায়ক পোশাক প্রসঙ্গে । সাধারণত বৃষ্টির সময় বা মেঘলা মেঘলা আবহাওয়ায় এমন পোশাকই নির্বাচন করা উচিত , যা বৃষ্টিতে ভিজলে দ্রুত শুকিয়ে যায় । আবার হুট করে রোদ উঠলেও অস্বস্তি তৈরি করে না । এক্ষেত্রে অধিকাংশ ক্ষেত্রে কৃত্রিম তন্তুজাত কাপড়ই আপনাকে সুরক্ষিত রাখবে । তবে কৃত্রিম তন্তুজাত কাপড়ে যাদের এলার্জি আছে কিংবা যারা এ ধরনের কাপড় পড়ে স্বস্তি পান না তারা জর্জেট , সিল্ক কিংবা দেশি ভয়েল ধরনের কাপড়ের পোশাক পড়তে পারেন । এছাড়া আমাদের দেশের রাজশাহী সিল্ক বা হাফসিল্ক , সুতি জর্জেট বা বেক্সি জর্জেটেরু তৈরি পোশাকগুলোও বর্ষার দিনে আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরে বেড়ানোর স্বাধীনতা দেবে ।
হামলার আশঙ্কায় ওই প্রাঙ্গণ থেকে লোকজন এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আগেই সরিয়ে ফেলা হয়েছিল বলে জানান তিনি ।
জসিম । বলেছেন : আপনার বিশ্লেষন পড়ে বুঝলাম এই ব্লগেও আবালশ্রেণীর আগমন ঘটেছে ।
ডিজিটাল দুষ্ট ছেলে বলেছেন : ক্ষুদা লাগছে কিছু খাওয়ান । খালি মুখে আড্ডা জমেনা
পুরনো গল্প দিয়ে শুরু করা যাক । শত্রু রাজ্যের রাজকণ্যার প্রেমে পড়লো রাজপুত্র । একদিকে দুই রাজায় চলে যুদ্ধ । মারামারি । হানাহানি । অন্যদিকে রাজপুত্র আর রাজকণ্যার উথাল পাথাল প্রেম । গোপন অভিসার । ঘটনাক্রমে একদিন শত্রু রাজ্যে ধরা পড়লো রাজপুত্র । নিয়ে যাওয়া হলো রাজ দরবারে । রাজপুত্র প্রবল বিক্রমে ঘোষণা করলো - ' আমি আপনার মেয়েকে বিয়ে করতে চাই ' । শুনে রাজা রেগে অগ্নিশর্মা । অন্যদিকে রাজকণ্যাও অনড় , এই রাজপুত্রের গলায় সে মালা পরাবেই পরাবে । নয়তো আহার নিদ্রা ছেড়ে . . . । রাজা পড়লেন মহা সমস্যায় । একদিকে শত্রু রাজ্যের রাজপুত্র । অন্যদিকে কণ্যা স্নেহ । উভয় সংকট ! উজির - নাজির - সভাসদ ডেকে আসর জমালেন রাজা । কীভাবে এ রাজপুত্রকে শায়েস্তা করা যায় ! চলে জটিল সব শলা - পরামর্শ । শেষে রাজা বের করলো এক চমকানো খেলা । ঘোষণা দেয়া হলো - লটারী হবে । দুইটা কাগজ থাকবে ভাজ করা । একটায় লেখা থাকবে - ' আমি রাজকণ্যাকে পেলাম , এবং তাকে আমার রাজ্যে বৌ করে নিয়ে যাচ্ছি ' । অন্যটায় লেখা থাকবে - ' আমি রাজকণ্যাকে পেলাম না । আমার মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করা হোক ' । লটারীর আয়োজন করা হলো । ঢোল - বাজনা বাজিয়ে আশেপাশের তিন রাজ্যের লোক জমা হলো । কিন্তু রাজা করলো অন্য চালাকী । দুটা কাগজেই লিখলো - ' আমি রাজকণ্যাকে পেলাম না । আমার মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করা হোক ' । যথাসময়ে রাজপুত্রের সামনে দুটি ভাজ করা কাগজ রাখা হলো । রাজপুত্র একটি কাগজ তুলে পড়লো । তারপর রহস্যময় হাসি দেয় । . . . শেষ পর্যন্ত রাজপুত্র রাজকণ্যাকে বিয়ে করে বীরবেশে স্বরাজ্যে গিয়েছিল । মাঝে কী ঘটলো সেটা বলছি একটু পরে . . . । ভালোবাসা অন্ধ , বিয়ে চোখ খুলে দেয়ঃ রাজপুত্র - রাজকণ্যার কাহিনী এখন নেই । একবিংশে এসে ভালোবাসাও এখন উতসব । দিনক্ষণ বেছে ঘটা করে বলতে হবে - ' আমি তোমাকে অনেক অনেক আই লাভ য়ূø করি ' । ভালোবাসা পরিমাপ হবে রঙীণ কার্ডের চমকানো বাহারে । কে জানি একবার বলেছিল - ' ভালোবাসা মরে যায় একমাস দশ দিন পর ' । মরে কোথায় যায় ? হয়তো বা চল্লিশ দিনের তাবলীগি চিল্লায় যায় আখেরী জামানার এন্তেজামে । এদিকে বিয়ের পর দুনিয়াদারীর হিসাব - নিকাশে যখন মাথা চককর দেয় নিয়ত , তখন ক ' জনেরই বা মনে থাকে ভ্যালেন্টাইন ডে - র কথা ! ভ্যালেন্টাইন ডে - র সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রী তার স্বামীকে বলছে - জানো , আজ রাতে স্বপ্নে দেখলাম তুমি আমাকে দামী একটি হীরার নেকলেস দিয়েছ । বলো তো এর মানে কী ? স্বামী মুচকি হেসে বলে - এর মানে তুমি আজ সন্ধ্যায় জানবে । স্ত্রী সারাদিন নানান ভাবনায় ডুবে থাকে । ভাবে - স্বামী বুঝি সন্ধ্যায় সত্যি সত্যি হীরার নেকলেস নিয়ে আসবে . . . । সন্ধ্যায় স্বামী ঘরে ফিরে । হাতে রঙীণ কাগজে মোড়ানো একটি প্যাকেট । স্ত্রীর জন্য উপহার । স্ত্রী অস্থির উত্তেজনায় প্রবল আগ্রহে প্যাকেট খুলে দেখে ছোট্ট একটি বই । বইয়ের নাম - সোলেমানী খাবনামা ও তাবীর , স্বপ্নে কি দেখিলে কি হয় ! ! ! ভালোবাসার এপাশ ওপাশঃ ভালোবাসা নাকি অনেকটা জলবসন্তের মতো । সবার জীবনে একবার না একবার আসবেই । ভালোবাসার তীব্রতাও প্রকট , কবিতায় যেমন - ' ভালোবাসতে বাসতে ফতুর করে দেবো ' । ভালোবেসে কেউ কেউ সত্যিই নিঃস্ব হয়ে যায় । মান্না দে গেয়ে গেছেন - ' ভালোবাসা মোরে ভিখারী করেছে তোমারে করেছে রাণী ' । তবে ভার্সিটির এক কণ্যাকে ভালোবেসে ভিখারীনি হতে দেখেছিলাম । প্রেমিক প্রবর পুরা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট হাতিয়ে নিয়েছিল নানান ছলে কৌশলে । এ নিয়ে প্রেমিকার কোন wেভ ছিল না । ওটা নাকি - ' যে দরে কেনা সে দরে বেচা ' কাহিনী ! অল্প কিছু দিনের মাঝেই ঐ জুটি নতুন ভালোবাসার সন্ধান পেয়েছিল । ছেলেটিকে দেখেছিলাম সেকেন্ড ইয়ারের লোমেলার সাথে ধাবা রেস্টুরেন্টে দই ফুচকা খেতে । আর মেয়েটি ততদিনে এমবিএ - এর এক সিনিয়র ভাইয়ার সাথে লিমুজিনে চড়ে বেড়ায় । ওয়েস্টার্ণ গ্রীলে বার্গার আর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেতে খেতে সুইজারল্যান্ডে হানিমুনের স্বপ্ন দেখে । কারো কারো জীবনে ভালোবাসা আসে নানা রঙে কিংবা ঢঙে । ই - মেল অ্যাড্রেস কিংবা মোবাইল নাম্বারের মতো পালটে যায় ভালোবাসার মানুষ । নচিকেতার ভাষায় - ' ভালোবাসা কোন পেসমেকার তো নয় , শুধু এক বুকে পাবে যা আশ্রয় , . . . যার মন বড় যত ভালোলাগে অবিরত , তারাই তো ভালোবাসে বারবার । ' তবুও কমিটমেন্টের ব্যাপারটি একদম অগ্রাহ্য করা যায় না । কেউ কেউ মন থেকে বলে - ' পৃথিবীর কাছে তুমি একজন মানুষ মাত্র , কিন্তু জেনে নিও - একজন মানুষের কাছে তুমিই তার পৃথিবী । আমিই সেই জন ! ' কেন এই ভালোবাসাবাসিঃ সওয়াল - জবাবের পর স্বর্গে প্রবেশের অনুমতি পেলো রোমিও । ঈশ্বরকে বললো - ঈশ্বর , আমি কি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করতে পারি ? ঈশ্বর অনুমতি দিলো । রোমিও জিজ্ঞেস করে - আপনি মেয়েদের এতো চমতকার করে বানালেন কেন ? - চমতকার বলেই তো তোমরা তাদের পছন্দ করো । - কিন্তু আপনি তাদের এতো রূপবতী করে পাঠালেন কেন ? - রূপবতী বলেই তো তোমরা তাদের ভালোবাসো । রোমিও এবার একটু ভাবে , আবার প্রশ্ন করে - রূপবতী করলেন , মানলাম । কিন্তু তাদের বুদ্ধিসুদ্ধি কম দিলেন কেন ? - এ জন্যই তো তারা তোমাদের ভালোবাসে । ঈশ্বরের জবাব শুনে রোমিও স্বর্গে পা রাখে । ভালোবাসা হোক বোকার স্বর্গ , তবুও ভালোবাসা বেঁচে থাক । ফিরে আসি সেই রাজপুত্র আর রাজকণ্যার গল্পে । রাজপুত্র আগেই টের পেয়েছিল - কোথাও একটা চালাকী হচ্ছে । তাই অনুমানও করে নিয়েছিল কাগজগুলোয় কী লেখা থাকবে । . . . কাগজ হাতে নিয়ে রাজপুত্র পড়ে কী লেখা আছে । তারপর রহস্যময় হাসি দেয় । হাসি দিয়ে কাগজটি ভাজ করে নিজের মুখে দিয়ে গিলে ফেলে । বলে - ' আমার পছন্দের অপশনটি আমি গিলে ফেললাম , এখন দেখি অন্য কাগজে কী লেখা আছে ! ' সবাই দেখলো অন্য কাগজে লেখা আছে - ' আমি রাজকণ্যাকে পেলাম না । আমার মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করা হোক ' । রাজা থতমত খায় । রাজপুত্র বিজয়ীর হাসি হাসে । সবাই জেনে যায় - রাজপুত্রের তুলে নেয়া কাগজে লেখা ছিল - ' আমি রাজকণ্যাকে পেলাম , এবং তাকে আমার রাজ্যে বৌ করে নিয়ে যাচ্ছি ' । ততক্ষণে বেজে উঠে সানাইয়ের সুর । জয় হয় ভালোবাসার । কেবল আবেগ নির্ভর নয় , সাথে জয় হোক - বুদ্ধিবৃত্তিক ভালোবাসার !
আল্লাহ নিগঠন না হলে সমস্যা কোথায় ? সমস্যা এখানেই - আল্লাহরগুণ গুলি শরীকযোগ্য নয় । প্রশ্নটি অন্য ভাবে করা যাক । আল্লাহর সাথে মূর্তি শরীক হ্য় না , এবং - আমরা দেখেছি - তা দুটি গুনের পরিপ্রেক্ষিতে একেবারে পষ্ট : ক্ষমতা ও আকার । অন্য গুণের বেলায় কি হবে ? আর মূর্তি ছাড়া অন্য কিছুর বেলায় কি হবে ? আল্লাহর ধারনাটি যদি সংহত বা সুসংহত করতে হয় তা হলে সে বিষয়গুলি উপেক্ষা করার মত নয় । সে বিষয়গুলি নিয়ে গোল বাধালেন - একাদশ শতাব্দির দিকে , আব্বাসি খেলাফতের কেন্দ্রবিন্দুতে - মুত্তাজিলিরা । মুত্তাজিলিদের যুক্তি ছিল আল্লাহর গুণগুলির পরিপ্রেক্ষিতে আর কোন কিছু আল্লাহর সাথে শরীক হতে পারে না - মূর্তি , দেবতা , মানুষ , … আল্লাহ ছাড়া যেটিই হোক না কেন । বেশ ! মানলাম , " লা শারীকাল্লাহু " - " আল্লাহর কোন শরীক নাই " । এখন - মুত্তাজিলিরা দেখিয়ে দিলেন - আল্লাহর একটি গুণ হচ্ছ অনন্ত ; একমাত্র আল্লাই অনন্ত হতে পারেন , আর কেউ নয় , এমনকি তাঁর রাসুলও নয় । এবার কোরান আনা যাক । কোরান নিশ্চয় আল্লাহ নয় , অর্থাৎ , কোরান ≠ আল্লাহ অতএব কোরান অনন্ত নয় , কোরানের শুরু আছে ; কোরানের আদি আছে - এমন কি হয়ত বা - অন্তও আছে । মুত্তাজিলিরা সিদ্ধান্ত টানলেন : কোরান সৃষ্ট - মানুষের দ্বারা সৃষ্ট ।
কেমন হওয়া উচিত আসন্ন বাজেট_ এ শিরোনামের একটি গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করার আমার সম্প্রতি সুযোগ হয় । এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এবং এর উত্তর খুঁজতে গিয়ে স্বাভাবিকভাবেই আমার মনে আরও প্রশ্ন জাগে : কেমন ছিল আমাদের অতীতের , বিশেষত নিকট অতীতের বাজেট ? কারণ সাম্প্রতিককালের বাজেট আসন্ন বাজেটের ওপর প্রভাব ফেলবে , এটাই স্বাভাবিক ।
এর ব্যতিক্রম যে নেই তা নয় । খুব বড় ধরনের ইস্যুতে , যেমন এক সময়ের দীর্ঘকালস্থায়ী খনি শ্রমিক ধর্মঘটের সমর্থনে বা বুশ - ব্লেয়ারের অবৈধ গালফ্ - যুদ্ধের প্রতিবাদে লন্ডনে যে লক্ষ লক্ষ লোকের মিছিল শোভাযাত্রা হয়েছে তাতে পুলিশের সঙ্গে ছাত্র - জনতার যে ' টাস্ল ' হয়নি তা নয় , কিন্তু তা প্রাণহানি বা পাবলিক প্রোপার্টি ধ্বংস করার মতো ঘটনায় গিয়ে পৌঁছায়নি । মার্গারেট থ্যাচারের প্রধানমন্ত্রীত্বের আমলে আর্থার স্কারগিলের নেতৃত্বে কয়লা - শ্রমিকদের আন্দোলন একটানা সাড়ে তিন বছর ধরে চলেছে , পুলিশের সঙ্গে বহুবার ধর্মঘটী শ্রমিকদের প্রচণ্ড সংঘর্ষ হয়েছে । কিন্তু ভাংচুর , প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি ।
ম্যাক ওএসের বিষণ্ণ ধূসর থিমের চেয়ে উইন্ডোজ অ্যারো আমার কাছে অনেক বেশি আকর্ষণীয় এবং ব্যবহারবান্ধব মনে হয় । আর সিকিউরিটির ব্যাপারে এই লিংকটি দেখুন : Snow Leopard less secure than Windows , says hacker
কারাগারের অবস্থা ভয়ংকর আতঙ্কজনক । বদিউজ্জামানকে একাকী অবরুদ্ধ করে রাখা হলো এবং অন্যান্যের একসাথে ওয়ার্ডে দেয়া হলো । তাদের সংখ্যা ২৩ থেকে ১২০ এ উন্নীত হলো কারণ ইতোমধ্যে আরো বেশ কিছুসংখ্যক ছাত্রকে গ্রেফতার করে এ কারাগারে পাঠানো হয় । কারাগারে বন্দী করার পর তাদের কাউকে লেট্রিনে যেতে দেয়া হয়নি । কয়েক ঘণ্টা পরে একজন কারারক্ষী এসে তাদের কক্ষের সামনে একটি গর্ত খুঁড়লো এবং ভিতরে একটি পাইপ সংযুক্ত করে দিল । তাদের কক্ষ থেকে বের হওয়া নিষেধ এই পাইপ দিয়ে তাদের মলমূত্র ত্যাগের কাজ সারতে হবে । আবর্জনা , দুর্গন্ধ এবং তেলাপোকাসহ বিভিন্ন প্রকার পোকামাকড়ের অত্যাচারে রাতে ঘুমানো ছিল দুঃসাধ্য । ১২ দিন পর্যন্ত তাদের কোন প্রকার খাবার দেয়া হয়নি । প্রকৃতপক্ষে তাদেরকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হিসেবেই বিবেচনা করা হয় । এই দুঃসহ পরিস্থিতির মধ্যেও বদিউজ্জামান তার লেখা অব্যাহত রাখেন এবং এখানে থাকাকালে রিসালায়ে নূরের পাঁচটি অধ্যায় তিনি রচনা করেন । জেলখানাকে তিনি নাম দিয়েছিলেন ইউসুফ আঃ এর স্কুল । ইউসুফ আঃ ছিলেন কারাবন্দিদের পৃষ্ঠপোষক ।
আমার দৃষ্টিতে এটি নিউ আইডিয়া । এতে ভার্চুয়াল জার্নালিজমের সূচনা হবে । আমি সাথে আছি ।
আজকে আপনাদের ব্লগে নতুন যোগ দিলাম । আপনাদের সাথে পরিচিত হবার ইচ্ছায় এই পোস্ট দিলাম । এই টা আমার প্রোফাইল পিকচার খাই দাই । দিনে ঘুমাই রাতে যেগে থাকি । ২ ঘণ্টার অভিজ্ঞতা * আড্ডা মারি * রাত শেষ করি * পরিচিত হই * ২ ঘণ্টার অভিজ্ঞতা - - - - - - - - - - - - - - - - - - - এই পোস্ট টি দেখে আমি ধন্য ! প্রথম দিনেই এই রকম একটা ক্লাসিকাল পোস্ট দেক্তে পাব ভাবিনি ! সেন্টমার্টিন যাবার ক্ষেত্রে আপনি কোন Series এ আছেন ? Windows নাকি Linux ! এই পোস্ট দেখে খুব খারাপ লাগলো হে শেখ মুজিব , ছাত্রলীগ জন্ম দিয়েছ , মানুষ করনি ! ! এই পোস্ট + পোস্টের মন্তব্য দেখে অনেক মজা পাইলাম নীলক্ষেত থেকে ইডেন অনেক কিছুই হিডেন ! ( ১৪ + ) এই পোস্ট এর গ্রহহারা এর মন্তব্য দেখে আমি অবাক ব্লগের বিশ্লষণ যখন জাতীয় দৈনিকে - ৮ বোর্ডে প্রথম স্খান অধিকারীর ৭টিতেই সহশিক্ষাবিহীন স্কুলের ঈর্ষণীয় সাফল্য
১৯০৯সাল ভাওয়াল জমিদার নরেন্দ্র চৌধুরী বলধা গার্ডেন প্রতিষ্ঠা করেন । রুশ বিজ্ঞানী ইগর সিকোস্কি প্রথম পাইলট বিহীন হেলিকাপ্টার তৈরী করেন । আমেরিকায় মোটর রেস ড্রাইভিং প্রতিযোগিতা শুরু হয় । শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য আবিস্কৃত হয় । মার্কিন নৌ - কমান্ডার রর্বাট ই . পিয়ারি সর্বপ্রথম সুমেরু পৌছাতে সক্ষম হন ।
আজ ক্যালকুলাস ক্লাসটি একটু ফাঁকা ফাঁকা লাগছিল , মনে হচ্ছিল কেউ একজন অনুপস্থিত … . . কিন্তু বুঝতে পারছিলামনা কে সে ? ? ? আগামী ২৫ তারিখ সেমিস্টার ফাইনাল এক্সাম শুরু , ক্যালকুলাস পরীক্ষা ১ এপ্রিল , আজ ছিল ক্যালকুলাসের শেষ ক্লাস । স্যার ব্রিফিং দিলেন ফাইনাল এক্সাম এর প্রশ্নের ধরন কেমন হবে , মান - বণ্টন কেমন হবে … … খুবই চিন্তিত লাগছে পরীক্ষা নিয়ে । আবার মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে আজ হঠাৎ ক্লাস এমন ফাঁকা ফাঁকা লাগছিল কেন ? সবাই তো উপস্থিত , কিন্তু বিশেষ কেউ নিশ্চয়ই আসেনি , নাহলে ক্লাস এমন ফাঁকা ফাঁকা কেন লাগবে … … অন্যদিন নাহয় ক্লাস ফাঁকি দিল , আজকের ক্লাসটা খুবই গুরুত্ব্বপূর্ণ ছিল , এই ক্লাস ফাঁকি দেয়ার তো কোন মানে হয়না ! ! ! এসব ভাবতে ভাবতেই যখন ক্লাসরুম থেকে বের হয়ে HS ক্যান্টিনের দিকে যাচ্ছিলাম , দেখা হল ফাহাদের সাথে । এবার মনে পড়ল কেন ক্লাসটা এমন ফাঁকা ফাঁকা লাগছিল আমার কাছে … … . ? ? ?
২ । windows 98 er boot disk দিয়ে বুট করুন এবার এফ ডিস্ক কমান্ড ডিস্ক এর আবস্থা দেখুন এবার এখান থেকে ফরমাট কমান্ড দিয়ে ডিস্ক ফরমাট করুন ( দরকারে পারটিসান ডিলিট করতে হবে )
মিনাক্ষী বলেন , " যে কোনো সন্দেহভাজনকেই গুলি করার নির্দেশ দেওয়ার মতো ঘটনায় মনে হয় যে , সীমান্ত রক্ষা বাহিনী নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে । "
১৯৮৭ সালে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাষ্টের জন্য একটা আলাদা ব্যাংক - ট্রাষ্ট ব্যাংকের পরিকল্পনা করা হয় ৻
দেশী সফটওয়্যার পাইরেসি করিনা ভাই তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে এরা নিজেরাই একজন আরেকজনের টা মাইরা খাইতেচে
পোস্ট করা হয়েছে : মঙ্গল জানুয়ারী ০১ , ২০০৮ ১ : ১১ অপরাহ্ন
পোস্ট করা হয়েছে : শনি মার্চ ১২ , ২০১১ ১২ : ৫৯ অপরাহ্ন
শামীম নীলাকে ভালবাসে । শামীম আর নীলা ভাল বন্ধু । একদিন শামীম নীলাকে বলল তার মনের কথা । নীলা বলল সে শামীমকে কোনদিন ওভাবে দেখেনি । তবে তার খারাপও লাগেনা । নীলা শামীমের প্রস্তাবে রাজি হল । সে শামীমকে ভালবাসে না । কিন্তু পছন্দ করে । আর শামীম কিন্তু ভালইবাসে । এখন ওরা দুজন একসাথে রিকশায় ঘুরে । বাদাম খায় । আইসক্রিম খায় । ফার্স্টফুডের দোকানের সামনে একজনের জন্য আরেক জন্য ওয়েট করে । দুজনে মিলে দুরে ঘুরতে যায় । সারাদিন কানে ফোন লাগিয়ে কথা বলে । এসব দেখে তাদের বন্ধু শুভ তার আরেক বন্ধু হাসানকে বলল , শামীমতো ভালই প্রেম করছে । এখন পুরো ক্যাম্পাস শামীম - নীলার প্রেম দেখে চোখ বড় বড় করে ।
একটুবোঝার চেষ্টা কর । বাবা - মা পাশের ঘরে ঘুমিয়েছে , জেগে যাবে । সুতরাং আস্তেকথা বল । আর এত অধৈর্য হও কেন ? আমাদেরতো প্রতি সপ্তাহে দু ' একবার দেখা হচ্ছে । তাইনা ?
ব্যক্তি স্বাধীনতা ও তার স্বাতন্ত্র্যের সম্মানজনক স্বীকৃতি নিরবচ্ছিন্ন নয় তার কর্তব্য ও দায়িত্ব পালনের প্রাত্যহিকতা ও আবশ্যিকতা থেকে । এটি আসলে একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ । দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন ব্যতিরেকে স্বাধীনতা অর্জন ও উপভোগের প্রত্যাশা ও দাবি অমূলকমাত্র । সে আলোকেই রাষ্ট্র বা সমাজ স্থির করে গণতন্ত্রে তার নাগরিককে কতটুকু স্বাধীনতা দেয়া হবে এবং কতটুকু হাতে রাখা হবে - অর্থাত্ নিয়ন্ত্রণের পর্যায়ে রাখা হবে । একথাও ঠিক সামাজিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা রাষ্ট্রনৈতিক স্বাধীনতার অন্যতম আকিঞ্চন আর সে কারণে রাজনৈতিক স্বাধীনতাকে সামাজিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতার অন্যতম পরিপূরক বিবেচনা করা হয় । ইসলাম সামাজিক সুবিচার ও অর্থনৈতিক অধিকারের আয়ত্তকে ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের পক্ষে সমন্বয় ও সুবিন্যস্তকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করে । ইসলাম গণতন্ত্রের ভিত্তি এ দর্শন ও নীতি - নির্দেশনার ওপর প্রতিষ্ঠিত ।
( ১২ ) জাতীয় স্থায়ী কমিটি চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটি ১৫ জন সদস্য সমন্বয়ে গঠিত হবে । চেয়ারম্যান স্বয়ং এ কমিটির প্রধান থাকবেন । জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ তাদের পদাধিকার বলে জাতীয় কাউন্সিলের সদস্য বলে গণ্য হবেন । জাতীয় স্থায়ী কমিটি নিম্নোক্ত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করবেনঃ ( ক ) দলের প্রধান নীতি - নির্ধারক অঙ্গ হিসাবে এ কমিটি দলের নীতি ও কর্মসূচী প্রণয়ন ও প্রবর্তন করবেন । ( খ ) একমাত্র চেয়ারম্যান অপসারণ ব্যতীত দলের অন্যান্য সমস্ - শাস্তিমূলক ব্যবস্থার পুনর্বিচারের ক্ষমতা এ কমিটির থাকবে । ( গ ) এ কমিটি প্রয়োজনবোধে দলের ঘোষণাপত্র , গঠনতন্ত্র , বিধি , উপবিধি ও ধারায় যথাযথ সঙ্গতিপূর্ণ ব্যাখ্যা করবেন এবং সে ব্যাখ্যা চুড়ান্ - বলে গণ্য হবে । ( ঘ ) দলের সদস্যরা যাতে দলের ঘোষণাপত্র , গঠনতন্ত্র , উপধারা , বিধি , উপবিধির প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করেন এবং মেনে চলেন এ কমিটি সে দিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখবেন । ( ঙ ) এ কমিটি দলের প্রচারপত্র ও অন্যান্য প্রকাশনার অনুমোদন দান করবেন এবং এ কমিটির অনুমোদন ব্যতীত দলের কোন প্রচারপত্র বা প্রকাশনা প্রকাশ বা বিতরণ করা চলবে না । ( চ ) এ কমিটি গ্রাম পর্যায় থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ - যে কোন নির্বাহী কমিটির কাজ সাময়িকভাবে মূলতবী রাখার নির্দেশ দিতে পারবেন কিংবা প্রয়োজনবোধে তা বাতিল করে দিয়ে পূনঃ নির্বাচনের নির্দেশ দিতে পারবেন । পূনঃনির্বাচনের জন্য স্থায়ী কমিটি একজন আহবায়ক বা বিশেষ ক্ষেত্রে একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করে সংশ্লিষ্ট নির্বাহী কমিটির পুনঃ গঠন ও পুনঃ নির্বাচনের নির্দেশ দিতে পারবেন । ( ছ ) এ কমিটি জাতীয় নির্বাহী কমিটি এবং বিষয় কমিটিসমূহের আওতাভূক্ত যে কোন বিষয়ের উপর রিপোর্ট পেশ করার জন্য উক্ত কমিটিসমূহকে নির্দেশ দিতে পারবেন । ( জ ) এ কমিটি জাতীয় নির্বাহী কমিটি এবং চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত অন্যান্য কমিটিসমূহের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ ও তদারক করবেন ।
বাকশাল বাকশাল বলে মুখে ফেলা তুলে লাভ নেই কারন তাতে জিয়া নিজেই সম্মতি দিয়েছিলেন এবং আমন্ত্রনপত্র বিলি করতেন । যারা সদস্য হতেন তাদের অভিনন্দন জানাতেন । এটা ইতিহাস থেকে প্রমানিত । টিআইবির সাবেক চেয়ারম্যান মোজাফফর আহমেদের বক্তব্যও তাই । উনার মত অনুসারে আজ বিএনপি বাকশালের বিরুদ্ধে বলে কিন্তু জিয়াও এই বাকশাল গঠনের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন এবং তিনি বাকশালে যোগদানের জন্য বিভিন্ন জনের কাছে স্বশরীরে গিয়ে উৎসাহ যোগাতেন এবং যোগদান করলে অভিনন্দন জানাতেন । তারমানে জিয়াও বাকশালী । এখন নিশ্চয়ই শুনতে হবে মোজাফফর আহমেদ কি বললেন সেটা বড় কথা নয় ।
সাত বীরশ্রেষ্ঠ : মুক্তিযুদ্ধের চিত্রকাহিনী সিরিজ সম্পাদক : আহসান হাবীব মূল রচনা : লে . কর্নেল ( অব . ) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির , বীর প্রতীক স্ক্রিপ্ট : মিতু , অনিক খান , বন্দনা কবীর , গালিব আসাদুল্লাহ্ শিল্পী : মেহেদী হক , শাহরিয়ার , তন্ময় , তুর্য , মিতু , তারেক সাইফুল্লাহ মুল্য : ১৬০ টাকা কাহিনী সংপে : তোমাদের জন্য সাত বীরশ্রেষ্ঠের জীবনী ও যুদ্ধকালীন প্রেক্ষাপট নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই চিত্রকাহিনী সিরিজ । যারা কমিক পড়তে পছন্দ করো , তাদের অবশ্যই ভালো লাগবে এই সিরিজটি । সর্বমোট ৭টি বই রয়েছে এখানে একটা ফোল্ডারের মধ্যে । প্রতিটি বইয়ে আছে আলাদা আলাদাভাবে সাত বীরশ্রেষ্ঠের কথা । বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর . বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান , বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ , বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর , বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ , বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন আর বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ মোস্তফা এমন আলাদা আলাদা করে প্রতিটি বইয়ের নাম । ফোল্ডারসহ কিনলে দাম পড়বে ১৬০ টাকা । এছাড়া প্রতিটি বই আলাদা আলাদাভাবে ২০ টাকা করেও পাওয়া যাবে । সূর্যের দিন লেখক : হুমায়ূন আহমেদ প্রচ্ছদ : ধ্রুব এষ মুল্য : ৭০ টাকা কাহিনী সংপে : একই স্কুলের একই কাসে পড়া ১৩ বা ১৪ বছরের কাছকাছি ৬ জন ছেলে মিলে একটা দল গঠন করলো । যার নাম দিলো ' ভয়াল ছয় ' । এদের কাজ হবে পায়ে হেঁটে আফ্রিকার গহীন অরণ্যে যাওয়া । ভয়াল ছয় এর সদস্যরা হলো - বল্টু , সাজ্জাদ , টুনু , খোকন , ফজলু এবং টগর । শেষ পর্যন্তু অবশ্য টগর ভয় পেয়ে ভয়াল ছয় ছেড়ে দিয়েছিলো । আর এদের মধ্যে সবচেয়ে সাহসী ছেলে হলো সাজ্জাদ । তখন দেশের অবস্থা তো খুব ভালো না , প্রায়ই নানান জায়গায় মিটিং , মিছিল হতো । সাজ্জাদ প্রায়ই লুকিয়ে লুকিয়ে মিছিলে যেতো । ওর সঙ্গে মাঝে মাঝে খোকনও যেতে চাইতো , কিন্তু পারতো না । কারণ , ওর বাসায় রাত করে ফেরার নিয়ম নেই । খোকনের বাসায় ছিলো তার অসুস্থ মা । খোকনদের সঙ্গেই তার চাচা থাকতেন । তিনি বেশ কড়া মানুষ । একদিন রাতে দেরি করে বাসায় ফেরার কারণে , পরদিন চাচার নির্দেশে তার বাসা থেকে বের হওয়া বন্ধ । সে পরদিনই আবার ভয়াল ছয়ের মিটিং ছিলো । টগর আর খোকন ছাড়া সবাই মিটিংয়ে আসলো , তারপর মিটিং শেষ করে চলেও গেলো । কিন্তু সাজ্জাদ আর বল্টু একটা মিছিলে ঢুকে পড়লো । সে মিছিলে এক পর্যায়ে শুরু হয়ে গেলো গোলাগুলি , তখন তারা তাড়াতাড়ি দৌড়ে একটা বাসায় ঢুকে পড়লো । সে বাসায় থাকতেন এক বুড়ো হেডমাষ্টার দাদু আর তার নাতনি নীলু । মিছিলের পর পরই কার্ফু ঘোষণা করে দেবার কারণে পরদিন সকাল পর্যন্তু সাজ্জাদদের সেই দাদুর কাছে সেই বাড়িতেই থাকতে হলো । পরদিন বল্টু বাসায় ফিরে গেলে তার বাবা রাগ করে সাজ্জাদকে বেশ বকাঝকা করে তাড়িয়ে দিলেন আর বল্টুকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি চলে যেতে চাইলেন । মন খারাপ করে সাজ্জাদ তার বাসায় গিয়ে শুনলো , তার দুলাভাইও গতদিন বাসায় ফেরেননি । একথা শুনে সে আবার তার দুলাভাইকে খুঁজতে বেরিয়ে গেলো । এদিকে খোকনের ছোট চাচা আমেরিকা থেকে দেশে এসে কার্ফুর জন্য সারারাত বিমানবন্দর কাটিয়ে সকাল বেলা বাসায় আসলেন । পুরো ধকলটা সহ্য করতে না পেরে তার মেয়ে প্রিসিলা গেলো অসুস্থ হয়ে । ফলে , চাচার বিদেশ থেকে আসার আনন্দটাও আর আনন্দ রইলো না । এর মধ্যেই বড় চাচার ছেলে কবীরকে মিটিংয়ে যাবার অপরাধে বাসা থেকে বের করে দেয়া হয়েছে । সারা দেশের এমন একটা পরিস্থিতি থেকেই একটা সময়ে দেশ স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হলো । মে মাসের শেষদিকে খোকন বাড়ি থেকে পালিয়ে যুদ্ধে চলে গেলো । আর সাজ্জাদ বীর প্রতীক পদবি পেল , মেথিকান্দা অপারেশনে প্রাণ হারিয়ে । এই চমৎকার উপন্যাসটি পরে প্রগতি পাবলিশার্স থেকে কমিকস আকারে প্রকাশিত হয় । তোমাদের জন্য বের করা সে কমিকসের ছবিগুলো একেঁছেন আহসান হাবীব আর প্রচ্ছদটি করেছেন ধ্রুব এষ । এর দাম রাখা হয়েছে মাত্র ১৫০ টাকা ।
কি ইন্সটল করতে চাচ্ছিলেন ? লেক্সমার্কের ড্রাইভার ? মানে sudo apt - get install এর পর কি লিখছেন ? নাকি শুধু এটুকুই চালাতে চাচ্ছেন ? কিভাবে লোড করার চেষ্টা করছেন ? কি কমান্ড ব্যবহার করছেন বা কোন পদ্ধতি অনুসরণ করছেন ? আপনার প্রিন্টার কি উবুন্টু স্বয়ংক্রিয়ভাবে পায়না ? আপনি কি নেটওয়ার্ক প্রিন্টার ব্যবহার করছেন ? নিচের কমান্ডটা দেবার পর যে আউটপুট আসে সেটা পোস্ট করুনঃ
তবে কি উনাদের গাল পাড়লেই প্রগতিশীল হওয়া যাবে । আপনার বিভিন্ন লেখার ফাঁকে ফাঁকে গুজে দেওয়া এরকম বিদ্বেষমুলক মন্তব্য কিন্তু আগেও দেখেছি । উনাদের সেকুলার না ভাবতে পারেন সমস্যা নেই তাই বলে উনাদের সমস্ত কর্মকান্ড কে এককথায় অস্বীকার করতে পারেন না ।
আমি জার্মানীকে ভোট দিয়েছি । অক্টোপাস বলে জার্মানি ডলফিন বলে আর্জেন্টিনা
নাটোর , ১০ জুলাই : জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আয়োজিত ২১দিনব্যাপী সাঁতার প্রশিক্ষণ কোর্স সমাপ্ত হয়েছে রোববার নাটোর শংকর গোবিন্দা চৌধুরী আধুনিক স্টেডিয়ামে । ক্রীড়া প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে নাটোর সাঁতার প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার । ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন , বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর নাটোরের ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে যে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে বিগত ৪০ বছরে তা কেউ দেয়নি । নাটোরে ইনডোর স্টেডিয়ামসহ ক্রীড়াঙ্গনে ব্যাপক উন্নয়ন করা হবে বলে তিনি জানান । তিনি আরো বলেন , বর্তমান সরকারের সময়ে ক্রীড়াঙ্গনে ব্যাপক সাফল্য অর্জিত হয়েছে যা এর আগে হয়নি । নাটোর জেলা সংস্থার ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাজেদুর রহমান খান , সাধারন সম্পাদক হানিফ আলী শেখ , নাটোর জর্জ কোর্টের পিপি সিরাজুল ইসলাম , জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা মৃগেন চৌধুরী । ২১ দিনব্যাপী এই সাঁতার প্রশিক্ষণে নাটোর জেলার মোট ১৬ জন সাতারম্ন অংশ নেয় । বার্তা২৪ ডটনেট / এমএকে
১৬ নভেম্বর সকালে নাগেশ্বরী - ভূরুঙ্গামারী সড়কের সন্তোষপুর নামক স্থানে সশস্ত্র অবস্থায় পাকিস্তানি বাহিনীর দুজন সেনাকে দেখতে পেয়ে আজিজুল হক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের জীবন্ত অবস্থায় ধরে ফেলেন । এদের একজনের নাম আতা মোহাম্মদ , সে ৪৮ ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্ট ও অন্যজন সিপাহি আসলাম খান নেওয়াজি , ২৫ পাঞ্জাব রেজিমেন্টের সদস্য । আজিজুল হক ১৯৭১ সালে রংপুর ইপিআরের ১০ উইংয়ের সঙ্গে সংযুক্ত মুজাহিদ বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন । ২৫ মার্চের ১০ দিন আগে এক সপ্তাহের ছুটি নিয়ে লালমনিরহাট শহরে বাবার বাড়িতে যান । ছুটি শেষে চাকরিতে আর যোগ দেননি । মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে কয়েক দিন পর ভারতে যান । পরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার জন্য ৮ নম্বর সেক্টরের সাহেবগঞ্জ সাবসেক্টরে হাজির হন । ক্যাপ্টেন নওয়াজেশ তাঁকে কোম্পানি কমান্ডার পদে নিযুক্ত করেন । তাঁর যুদ্ধ - এলাকা ছিল কুড়িগ্রাম জেলার জয়মনিরহাট , ভূরুঙ্গামারী , নাগেশ্বরী , পাটেশ্বরী , রায়গঞ্জ ও সন্তোষপুর । মুক্তিযুদ্ধে সাহসিকতা প্রদশনের জন্য স্বাধীনতার পর আজিজুল হককে বীর প্রতীক খেতাবে ভূষিত করা হয় । ১৯৭২ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ন্যাশনাল মিলিশিয়া গঠিত হলে তিনি গাইবান্ধার ন্যাশনাল মিলিশিয়ার ক্যাম্প কমান্ডেন্ট নিযুক্ত হন । পরে তাঁকে অনারারি ক্যাপ্টেন পদমর্যাদা দেওয়া হয় । বীর প্রতীক ক্যাপ্টেন ( অব . ) আজিজুল হক বর্তমানে লালমনিরহাট জেলা শহরের রামকৃষ্ণ মিশন রোডের পারিবারিক বাড়িতে বসবাস করছেন । তাঁর বাবার নাম ছখিউদ্দিন আহমেদ , মায়ের নাম আছিয়া খাতুন । তিনি বিবাহিত । স্ত্রীর নাম ফরিদা হক । তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে । আলাপকালে বীর প্রতীক আজিজুল হক বললেন , ' যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার সম্পন্ন হয়েছে দেখে মরলে ১৯৭১ সালে আমার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও বাবার বড় সন্তান হওয়ার পরও তাঁর মরদেহ শেষবারের মতো দেখতে না পারার দুঃখ ভুলে যেতে পারতাম । ' মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১১ সেপ্টেম্বর আজিজুল হকের বাবা ভারতের আলীপুর দুয়ার মহকুমার ছিপকাটা গ্রামে মৃত্যুবরণ করেন । সূত্র : আজিজুল হক বীর প্রতীক । তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন প্রথম আলোর লালমনিরহাট প্রতিনিধি আবদুর রব সুজন । গ্রন্থনা : তারা রহমান
গাজীপুর , ৫ জুলাই : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০০৯ - ২০১০ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্স ১ম পর্ব ( নিয়মিত ) কোর্সে ভর্তির জন্য অনলাইনে প্রাথমিক আবেদনকারীদের মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়েছে ।
কিশোরগঞ্জ নিউজ ডেস্ক এই ব্লগে 257 টি পোষ্ট লিখেছেন .
চট্টগ্রাম সিটি কলেজ বলতে চেয়েছিলাম , এখনও বোধহয় তবারক স্মৃতি সংসদ ওখানে আছে ।
এভাবে শেয়ার করলে অন্য কেউ ও ( একই ল্যান এর ) আপনার ঐ ফোল্ডার অ্যাকসেস করতে পারবে , সুতরাং সিকিউরিটি ব্যাপারটা সাবধান ।
আর সবশেষে যে কথাটি দিয়ে শেষ করব , যে মায়ের কাছ থেকে আমরা আল্লাহর এই অশেষ নিয়ামত ভাষা শিখতে পেরেছি সেই মায়ের সাথে তথা বাবার সাথে অশালীন ভাষায় কথাতো বলা যাবেই না এমনকি বিরক্তসূচক কোন শব্দও উচ্চারণ করা যাবে না ।
" আমি কাউকে বলি নি ফুল সুন্দর । তারপরও ফুল সুন্দর হলো । " … … … . উন্মাদতা আছে এই লাইনটিতে । সহজেই ছুয়ে যায় ।
আর নির্যাতন যেসব হচ্ছে , সে সম্পর্কে তো বলেছি । ওই ক্লিনহার্ট করার পরে আমি বলেছিলাম এতে আর্মির শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হবে । এটা লিখিত বলেছি । কি হয় নাই ? ওইদিন দুইটা - চারটা কোর্টমার্শাল যদি হতো , তাহলে , আর্মি অফিসাররা ভয়ে থাকত । সেদিন থেকে যৌথবাহিনী উল্টা - পাল্টা কাজ করার সাহস পেত না । তখন বলতো না আমি আইনসম্মত কাজ করব । উনি বললেন আর আমি করে ফেললাম এটা ঘটত না । এদের সাহস চড়েছে ওই ক্লিনহার্ট অপারেশনের সময় থেকে ।
আমি তারা তিনজন Teamaster পেয়েছি । আমি তারা তিনজন সবগুলো খুঁজছি । এখানে পোস্ট করুন কোনোটা পেলে ।
দয়া করে রিপ্লাই দিয়ে আমাকে বাধিত করেছেন । অশেষ ধন্যবাদ । সবিনয়ে নিবেদন এই যে , আমি আপনাকে কোনো লেকচার দেইনি । ঐ যোগ্যতা আর স্পর্ধা আমার নেই । আমি আপনাকে এইটুকুই বুঝাতে চেষ্টা করেছি যে , হজ্বের জন্য যে টাকা খরচ করে লোকে , ইসলামিকভাবে বন্টন করলে তার সবটুকুই গরীবদের পাওনা হয় । অর্থাৎ , টাকাটার সঠিক ব্যবহার হয় । আরব শেখদের ধর্ম - ব্যবসার ব্যাপারে আপনার বক্তব্য পুরোপুরি সমর্থন করেছি । ধন্যবাদ
মাদক ব্যবসায়ী , সন্ত্রাসী , মলমপার্টি , ইয়াবাসেবী , গাড়ি চোর , জল্লাদ , ছিনতাইকারী - এই ধরনের রহস্যময় চরিত্রের মনের কথা জানাতে বাংলাভিশনে প্রচার হচ্ছে ভিন্নধর্মী আয়োজনের অনুষ্ঠান ' ওয়ালটন মনের কথা ' । শামীম শাহেদের প্রযোজনায় এই অনুষ্ঠানে উপস্থাপনা করেছেন আফসানা মিমি । অনুষ্ঠানটি সম্পর্কে শামীম শাহেদ বলেন - ' মূলত এই ধরনের মানুষদের অপরাধবিষয়ক তথ্যগুলোই সব সময় আমাদের সামনে আসে । কিন্তু
নির্ধার্মিকদের মেজাজ বিগড়িয়ে দেয়ার ২৮১টি আস্তিকীয় উপায় । মজাদার
সরকার এটা করে দেবে এইটা আশা করাটা বোকামী । সুতরাং , সৌদি প্রবাসীদের নিজেদের স্বার্থেই এটা করা জরুরী ।
ভোলার ইউপি নির্বাচনে সংঘর্ষ : ৩ মেম্বার প্রার্থীসহ ৬ জনের তিন বছর কারাদণ্ড
সত্যই সুন্দর বলেছেন : কি শুরু করলেন ! লুৎফর সিরাজী সাহেব বইটা পড়েছেন , ঐখান থেকে যে উদ্ধৃতি দিয়েছেন , সেটাও আমি দিয়ে দিলাম । গল্পটা আছে সেটাও স্বীকার করেছেন । এরপরও আবার কেন সেই কথাই বলছেন যা বলে লুৎফর সিরাজী সাহেব মুখে ফেনা তুলে ফেলেছেন । এটা কি সুস্থ মানুষের পরিচয় ?
আমার কাছে কোন ভরসা যোগ্য দেশব্যাপী পরিচালিত জনমিতি ( population statistics ) নেই । কিন্তু কেন যেন মনে হয় , উপরের যে কোন একটি প্রশ্নের উত্তর আপনি যেই হোন না কেন , বাংলাদেশ বাসী হলে , " হ্যাঁ " হবেই । আমি ১০০ % নিশ্চিত । আসুন , মূল আলোচনায় যাবার আগে দেখি , স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কি ধরণের সেবা পাওয়ার অধিকার আপনার আমার আছে ।
শান্তিতে নোবেলের দাবীদার কিন্তু সেই বাঘটিও , যে বাঘটির গলায় হাড় ফুটিয়াছিল , বক মশাইকে তিনি নির্বিঘ্নে কাটাটা উদ্ধার করতে সুযোগ দিয়েছিলেন !
যাই হোক , যা করলে সঠিক সময়ে নামাজ আদায় করতে পারার সম্ভাবনা রয়েছে ।
বিএসএফের হাতে মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রসঙ্গে বলা হয় , গতবছর ভারতীয় সীমান্ত রক্ষাবাহিনী ( বিএসএফ ) ৭৪ বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে । এদের মধ্যে ২৪ জনকে নির্যাতন এবং ৫০ জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে । এ সময়ে বিএসএফের হাতে আহত হয়েছেন ৭২ জন । এর মধ্যে ৩২ জন নির্যাতিত এবং ৪০ জন গুলিবিদ্ধ । একই সময় ৪৩ বাংলাদেশী বিএসএফের হাতে অপহৃত হয়েছেন ।
মঙ্গলবার বিকালে নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির পূর্বঘোষিত সমাবেশে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বিএনপির ভাঁড়প্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ।
প্রায় ১ , ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণে নতুন রাষ্ট্রের রাজধানী হতে চলেছে জুবা ৷ নামে শহর হলেও ঠাট্টা করে অনেকে একে বিশ্বের বৃহত্তম গ্রাম বলে থাকে ৷ দোতলার বেশি বড় বাড়িঘর সেখানে প্রায় চোখেই পড়ে না ৷ যার যেখানে খুশি বাড়ি তৈরি করছে ৷ চারিদিক অরাজকতায় ভরা ৷ আইন - কানুনের বালাই নেই ৷ রাস্তাঘাট গর্তে ভরা ৷ গাড়ির চালক নিজের মর্জিতেই চালাতে অভ্যস্ত ৷ ' জোর যার , মুলুক তার ' নীতিই সেখানে শেষ কথা ৷ প্রাক্তন বিদ্রোহীরা পুলিশের কাজ করার চেষ্টা করছে বটে , কিন্তু তাদের এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ নেই ৷ সবে তারা ইউনিফর্ম পেয়েছে ৷
এর শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে গরম পানির মাধ্যমে । এবং এর নাক দিয়ে পানি পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে রবারের নল দিয়ে । জানা গেছে , এ নল দিয়ে ফোঁটায় ফোঁটায় পানি পড়বে । এদিকে ইওতারো রোবট তৈরির প্রকল্প প্রধান হিরোকি কুনিমুরা বলেছেন , ' আমি জানি , কর্মজীবী দম্পতিদের সন্তান লালন - পালনের জন্য আলাদা সময় থাকে না । কিন্তু যারাই রোবট এক্সিবিশন এ এসেছেন তারা সকলেই ইওতারো কে অন্তত একবার হলেও ছুঁয়ে দেখেছেন । কারণ , এটি পুরোপুরি মানব শিশুর মতোই । '
ঢাকা , জুন ০৩ ( বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ) - পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বাকরখানির কারিগর ছিলেন ওরা ছয় জন । আজ কেউই নেই । গত এক বছর ধরে বাকরখানি তৈরির সেই উনুনটি আর জ্বলছেনা ।
এদেশ সম্পর্কে আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে । একে তো দুধের জন্য , আর হলো অস্বাভাবিক সৌন্দর্য্য এ জন্য । ক্যালেন্ডারের পাতায় তাদের অতি প্রাকৃত সৌন্দর্যের আখ্যান সেই ছোট বেলায় দেখা ছবির প্রতিলিপির খোঁজ আমার মাঝে এখনও । হোস্টেল থেকে বের হবার সময় ইনফো ডেস্ক থেকে জানতে পারলাম শহরতলী থেকে কিছুটা বের হবার সাথে সাথে আমি আসল নিউজিল্যান্ড দেখতে পাব । কথাটা একেবারেই সত্যি । আমি বেশ আশাহত হয়েছিলাম অকল্যান্ড শহর দেখে । আমি কোন প্যাটার্ন খুঁজে পাচ্ছিলাম না আসলে । না চোখে পড়ার মত আর্কিটেকচার , না অতি আধুনিক কোন কিছু । না পুরাতন , না নতুন । কেমন জানি ব্যাপারটা । তবে এটাও সত্য বৃটিশদের ফার্ম হাউজ নামে পরিচিত এদেশের সবই আছে শহরের বাইরে । ছিমছাম , গোছান মনে হয় রাস্তার পাশের প্রতিটি ঘাস । এবং বিস্তীর্ণ মাঠের মধ্যে যখন কোন ফার্ম হাউজ চোখে পড়ে তখন ঠিক লিটল হাউজ অন দি প্রেইরির কথা মনে পড়ে যায় ।
তড়িঘড়ি করে সিজার করতে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা গেছে পলি বেগম ( ২৪ ) নামের এক গৃহবধূ । বুধবার সকালে শহরের সংগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে মর্মান্তিক এ ঘটনা ঘটে । নিহত পলি বেগম শহরের উপকণ্ঠের রসুলপুর গ্রামের ট্রাক চালক শাহিনুর রহমানের স্ত্রী । নিহতের স্বজনরা জানায় , মঙ্গলবার রাত ৩টার দিকে পলি বেগমের প্রসব বেদনা ওঠে । গ্রাম ডাক্তার আক্কাস আলীর পরামর্শে স্থানীয় বেসরকারি ক্লিনিক সংগ্রাম মেডিকেলে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় । ওই মুহূর্তে ক্লিনিকে ডাক্তার না থাকায় বুধবার সকালে সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা . আবুল কালাম আজাদকে নিয়ে আসা হয় । কিন্তু তড়িঘড়ি করে অপারেশন করতে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে রোগী আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে । অপারেশন থিয়েটারের মধ্যে ১২ ব্যাগ রক্ত দেয়া হয় রোগীকে । এক পর্যায়ে অপারেশন থিয়েটারেই তার মৃত্যু হয় । অবস্থা বেগতিক দেখে চিকিৎসক দ্রুত পালিয়ে যায় । তবে পলির মৃত্যু হলেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তার সদ্য প্রসূত কন্যা সন্তানটি বেঁচে আছে । এ ব্যাপারে ডা . আবুল কালাম আযাদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি । নিহতের স্বজনরা ডাক্তারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান । ( সূত্র : শীর্ষ নিউজ ডটকম )
@ মুনিম , একটু পড়াশোনা করতে হবে । পেলে জানাবো । ধন্যবাদ ।
হাসান জামান বলেছেন : টয়লেটে বসে কোন কিছু খাওয়ার কথা চিন্তা করা না গেলেও শুনেছি এই জিনিসটা নাকি ওখানে বসেও অনেকে খায় । তার মানে ধুমপান কি টয়লেটের গন্ধকেও ম্লান করে দেয় ? ডায়াবেটিসের মত ধুমপানও মানুষকে অনেকটাই অক্ষম করে দেয় । চিকিৎসা বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের এই যুগেও ধুমপান অজ্ঞতায় পরিচয় বহন করে । মুখের দুর্গন্ধ দূর করার অনেক কার্যকর পন্থা থাকার পরেও অনেকেই ক্ষতিকর ধুমপানের আশ্রয় নেয় ।
আগের খসড়াটি পেয়ে অনেকেই নানা মতামত দিয়েছেন । তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ । কিছু মতামতের ভিত্তিতে দ্বিতীয় খসড়াটিও পৌঁছে দেওয়া হয়েছে যথাস্থানে । সেটিই হুবহু আকারে এবার প্রকাশ করা হল বুলবুলভাজায় । সময়ের চাপে এবারও খসড়াটি ঠিক দানা বাঁধেনি । খসড়াটি আজ প্রকাশিত হলেও যেহেতু এটি পাঠানো হয়েছে যথেষ্ট আগেই , তাই সমস্ত মতামতগুলি নিয়ে এখানে আলোচনাও করা যায়নি । পরবর্তী খসড়ায় অতি অবশ্যই বাকি মতামতগুলিকে স্থান দেওয়া হবে । সে কারণেই এইটি নিয়েও আলোচনা আহ্বান করা হচ্ছে । Read more . . .
ঢাকা , ৬ জুন : দীর্ঘদিন ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে অবশেষ গত রোববার ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ( সিএমএইচ ) তিনি [ বিস্তারিত ]
উড ম্যাকেঞ্জী বিশ্বের কার্বন যৌগের বাজারে ভারসাম্য হারানো নিয়ে এই প্রথমবার পূর্বাভাস করছে না . একই সঙ্গে এই কোম্পানী খুবই বিস্ময়জনক জোর দিয়ে পূর্বাভাস দিয়েছে অপ্রচলিত গ্যাসের উত্পাদন বৃদ্ধিতে - অর্থাত এই ভাবেই না কি বিশ্ব সম্ভাব্য সঙ্কট থেকে উদ্ধার পাবে . যেমন , চিনের জন্য করা হয়েছিল কয়লা খনি থেকে উত্পাদিত মিথেন গ্যাস নিয়ে এক বিপুল পূর্ব সম্ভাবনা , যা এই দেশে প্রচুর . কিন্তু উড ম্যাকেঞ্জী কোম্পানীর বিশ্লেষকেরা পছন্দ করেছেন এই প্রকল্পের জন্য বিশাল খরচ ব্যাপারটি লক্ষ্যের মধ্যে না আনতে . একই ভাবে তাদের ধাক্কা থেকেই পূর্ব ইউরোপে শুরু হয়েছিল শেল গ্যাস নিয়ে মাতামাতি , বিশেষত পোল্যান্ডে . এই ধরনের পূর্বাভাস নিয়ে খেলা যে কি বিশাল আকারের পরিবেশ দূষণ সংক্রান্ত বিপর্যয়ে পরিনত হতে পারে , তার পরিমান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া রাজ্যের শেল গ্যাস উত্পাদনের প্রক্রিয়া , যেখানে মাটির নীচের জল বিষাক্ত হয়েছিল রাসায়নিক বিষে . এই ধরনের প্রকল্প নিয়ে জোরালো প্রচার - এক ধরনের ইচ্ছা করে ফাটকা খেলা , এই সম্বন্ধে স্থির সিদ্ধান্ত নিয়ে রুশ বিজ্ঞান একাডেমীর জ্বালানী শক্তি গবেষণা কেন্দ্রের নেতৃ স্থানীয় বিশেষজ্ঞ ইগর তোমবের্গ বলেছেন :
বউয়ের মাস্টার্স প্রথম সেমিস্টারের পরীক্ষা চলছে । এর মধ্যে শুরু হয়েছে লোড শেডিং ~ X ( । আই . পি . এস নিব নিব করে নেয়া হচ্ছিল না অলসতার জন্য । শেষ পর্যন্ত গত পরশু ( বৃহস্পতিবার ) ফোন করলাম পরিচিত সেই ছেলেটিকে । গতকাল ( শুক্রবার ) সকালে এসে আই . পি . এস . স্থাপন করে গেল । এর পর আর বিদ্যূতের লোড শেডিং হয়নি . . . . কাজেই আই . পি . এস . এর সুবিধাটুকুও ভোগ করতে পারিনি । আই . পি . এস . গুলো পূর্ণ ক্ষমতায় দুই ঘন্টা বিদ্যূৎ সরবরাহ করতে পারে বলে দাবী করে । এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা ( ওয়ারেন্টি ) দেয় । বর্তমানে বাজারে রহিম আফরোজের আই . পি . এস . - এর প্রচার ও সুনাম সর্বাধিক । তবে দামের দিক দিয়ে কিছু ক্ষেত্রে লুকাস ব্যাটারীর দাম কিছু ক্ষেত্রে রহিম আফরোজ ব্যাটারীর চেয়ে বেশি । গত বছর আই . পি . এস . এর দাম আরো ৩ / ৪ হাজার টাকা করে কম ছিল । এবার ব্যাটারীর দাম বেড়ে গেছে । রহিম আফরোজের আই . পি . এস . - এর দরের চেয়ে ২ / ৩ হাজার টাকা কম দামে ঐ ছেলেটির সংস্থা আই . পি . এস . স্থাপন করে । গ্রাহকের পছন্দ মত রহিম আফরোজ , লুকাস বা হ্যামকো ব্যাটারী লাগিয়ে দেয় । এবার ঐ ছেলেটির সরবরাহকৃত আই . পি . এস . - এর মূল্যতালিকা জানিয়ে দেই . . . কারো উপকারে লাগতে পারে । ক্ষমতা - - - - দাম ৪০০ ভি . এ . - - - - ১৬ , ৫০০ টাকা । ৬০০ ভি . এ . - - - - ২২ , ০০০ টাকা । ৮০০ ভি . এ . - - - - ২৮ , ০০০ টাকা । ১০০০ ভি . এ . - - - - ৩৪ , ০০০ টাকা । ১৫০০ ভি . এ . - - - - ৪০ , ০০০ টাকা । ( লুকাস ব্যাটারী হলে ৪২ , ০০০ টাকা ) ২০০০ ভি . এ . - - - - ৬০ , ০০০ টাকা । ( লুকাস ব্যাটারী হলে ৬২ , ০০০ টাকা ) ( ছেলেটার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে , ফোন করুন : আমিনুল ইসলাম 01554 318 026 )
ওয়াহিদ সোহান বলেছেন : অজিত আপনাকে সুন্দর পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ ।
মি . সুব্রামনিয়াম দাবি করেছেন যে যদি উদ্বাস্তুদের ব্যয়ভার বহন করার ব্যাপারটি বৈদেশিক শক্তির হাতে ছেড়ে দেওয়া হয় , এরপরও ভারত ব্যাপক নিরাপত্তা - হুমকির মুখোমুখি হবে । দেশের ভেতরে পূর্ব বাঙালিদের জন্য একধরনের প্রতিশ্র " তি - ভাবনা গড়ে তোলার জন্য তিনি সরকারকারকে সর্বপ্রথমে সুপারিশ করেছেন । " এই প্রতিশ্র " তিগুলো দেশের ভেতরে সরকারের প্রতি আস্থা তৈরি করবে এবং দেশের বাইরেও এইসব যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার কারণে যে নিরাপত্তাহীনতা তৈরী হবে তা দূর করবে । " সামনের বছরে অনেকগুলো বড়ো রাজ্যে যে - নির্বাচন হবে , তাতে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস পার্টি যাতে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখিন না হয় , সেজন্যই এই সুপারিশ করা হয়েছে বলে অনুমান করা যায় ।
সেদিন বিকেলে , আমি নিজেই গিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম গলির মোড়ে । যখন একটা মেয়ে আসল , একটা ছেলে শিষ দিল জোরে । তখন আরও কয়েকজন গিয়ে ঘিরে দাঁড়াল ওকে । একজন নোংরা একটা কমেন্ট করাতে অন্যজন উৎসাহ দিল - আন্দাজে কওনের দরকার নাই , খুইল্যা দেইখ্যা ক । তখন আরও একজন ঐ মেয়ের ওড়না ধরে টান দিতে চেষ্টা করল । আমি তখন আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারলাম না , গায়ের জোড়ে ওদের কয়েকজনকে ঠেলে ঢুকে গেলাম ওদের চক্রের ভেতর , চিৎকার করে উঠলাম , থাম তোরা ! কী শুরু করেছিস এইসব ? যেতে দেয়ে এই মেয়েকে ।
বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন দুপুরে বলেন , " আমরা সংসদে যেতে চাই । কিন্তু সংসদে যাওয়ার কোনো পরিবেশ সরকার এখনো সৃষ্টি করেনি । চলতি অধিবেশন যাওয়া না যাওয়ার বিষয়টি মঙ্গলবার স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে । তাই আজ ( সোমবার ) অধিবেশনে যাওয়ার সুযোগ নেই । "
জব্বার মিয়া কয়েকদিন ধরে খেয়াল করছে তার বউয়ের দিকে পাশের বাড়ির নূরুলের ফটকা ভাই ফারুক কুনজরে তাকায় । কুনজরের সংজ্ঞা অনুযায়ী তার পর্যবেক্ষণ সঠিক । এই নিয়ে জব্বার মিয়া কয়েকবার তার বউকে না করেছে যেন বাইরে কম বের হয় , কল থেকে পানি নেয়ার সময় যাতে গায়ের কাপড় - চোপড় ঠিক থাকে , বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর সময় যাতে দরজা জানালা বন্ধ করে নেয় । বেশকিছুদিন পরের ঘটনা , জব্বার মিয়া বাড়ি ফিরেছে সারাদিন পর রিকশা চালিয়ে । অন্যান্য দিনের মতো ঐ দিন দুপুরে সে বাড়ি ফিরেনি ভাত খেতে । ঘরে ঢুকে সে দেখে বউয়ের হাত ভর্তি চুরি আর কপালে তার চোখে জ্বালা ধরছে এমন একটা টিপ । জব্বার মিয়া সাজগোজের উপলক্ষ জিজ্ঞেস করতেই তার বউয়ের তৈরী জবাব - নূরুল ভাইয়ের বউ আমার লাইগা কিন্যা আনছে । - কেন কেন , তোর লাইগ্যা হঠাৎ তার এতো দরদ উথলায়া পরলো কেন ? নূরুল মিয়ার এমনিতেই তার বউয়ের সাজগোজ পছন্দ না । তার কথা হল - রিকশায়ালার বউ তুই কেন নবাবের বেটির মতো সাজবি । সেদিনও ঐ রকমই একটা কথা বলায় তার বউ তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে বলল - আমারে দুই ট্যাকা দিয়া চুলের ফিতা কিনন দেয়ার মুরোদ নাই আবার হের জ্বলতাছে ! হেডম দেহায়া একটা ফিতাই কিন্যা দাও না । জব্বার মিয়ার হাত নিশপিশ করছিল এতক্ষণ , সুযোগে ছিল কখন মারা যায় । সে তার বউকে এহেন দাম্ভিক কথার জবাবে চড় মেরে মাটিতে ফেলে দিয়ে ক্ষান্ত হল না কোমরে কয়েকটা লাথিও মেরে বসল । বলল - মাগির দেমাগ দেহ , আমার খায়া আমার পইড়া আবার তক্ক করে , এক্কেরে মাইরা লামু । বলেই তার বউয়ের গগণবিদারী চিৎকার যেন না শোনা লাগে সে জন্য ঘর থেকে বেড়িয়ে গেল । গলির মুখের চায়ের দোকানে গিয়ে সে বনরুটি ছিড়ে খেতে খেতে দোকানদারকে চা দিতে বলল । পাশেই একদল যুবক তার ভাষায় ' চ্যাংরা পোলাপাইন ' চা খেতে খেতে আড্ডা দিচ্ছিল । এখন এই নির্বাচনের সময় বস্তির ছেলেগুলোর একটাই কাজ হল যে যখন বলবে মিছিলে যেতে তারা যাবে , বিনিময়ে কিছু মৌসুমী আয় হয় আর কী । জব্বার মিয়ার শরীরে নাঁচন উঠে এদের মিছিল দেখে । সেও মাঝে মধ্যে যেত তবে একবার পুলিশের বাড়ি খাওয়ার পর সে আর কোন মিছিলেই যায় না । অবশ্য নির্বাচনের মিছিলগুলায় পুলিশের আক্রমণ না হলেও অনেক সময় বিরোধী পক্ষের আক্রমনের আশঙ্কা থাকে । সে ভাবে এর চেয়ে তার রিকশা চালানো অনেক ভাল , টাকাটা হালাল হয় । পাশের বাড়ির নূরুলের ভাই ফারুকও এখন মিছিলে যায় , মারামারির দরকার হলেও তার ডাক পড়ে । একবার সে ফারুকের হাতে ইয়া লম্বা এক রামদাও দেখছে । যখন যে সরকার সেই নেতাদের হয়েই কাজ করে সে । বস্তির সবাই ফারুককে ভয় পায় । জব্বারের মনে হচ্ছে ফারুকই তার বউকে লুকিয়ে চুরি দিয়েছে । কিভাবে ব্যাপারটা ধরা যায় তা চিন্তা করতে করতেই জব্বারের পাশে নূরুল এসে বসে । নূরুলকে দেখে জব্বার সাহস করে জিজ্ঞেস করেই ফেলে আসলেই তার বউকে নূরুলের বউ চুরি দিয়েছে কিনা । জবাবে নূরুল বলে - হেইডা বেডিগো ব্যাপার , হেরাই ভালা কইতে পারব । আমি ইতান জানিনা । নূরুল এরপর স্ব উদ্যোগে বলা শুরু করে - আমার খাডনিডা একটু কমছে ফারুক মানুষ হওয়ায় । হের কামাই অহন ভালই । নূরুল আরো জানায় ফারুক এখন দিনে হাজার পনেরশ টাকা কামাই করে । নির্বাচনের জন্য বস্তির সব ছেলেরই আয় ভাল । মিছিলে গেলেই পাঁচশ টাকা নগদ আর মিছিল শেষে এক প্যাকেট বিরিয়ানি বা তেহারি তো আছেই । এটাই এখন পেশা অনেকের । চা - নাস্তা খেয়ে জব্বার ঘরে যেতে যেতে ভাবে - ফারুকরে কিছুই কওন যাইব না , হের ম্যালা পাওয়ার ।
বাগেরহাট - ৪ আসনের এমপি মোজাম্মেল হোসেন বলেন , " উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে গ্রামীণ এলাকার প্রতি জোর দিতে হবে । দেশের অধিকাংশ লোক গ্রামে বসবাস করে । সামগ্রিক পরিবর্তনের জন্য সবার আগে গ্রামীণ ও পল্লী এলাকায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও বিদ্যুৎ সংযোগ দিতে হবে । নয়তো বাজেটের সুফল তৃণমুল পর্যায়ে পৌছানো সম্ভব নয় । "
পোস্ট করা হয়েছে : বৃহঃ মে ০৮ , ২০০৮ ১ : ০৫ অপরাহ্ন
জেনারেশন৭৫ বলেছেন : সেইটা কে সেইটা আমি ধরেছি । ২ / ১দিন দেখি তারপর . . . . ৪৫ এর গ্রাফটা চেক করে দেখুন তো কি অবস্হা ।
মিশরের গণঅভ্যুত্থান নিয়ে কায়রো ও আন্কারার মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছে । তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী কিছুদিন আগে স্পষ্টতই গণঅভ্যুত্থানের পক্ষ নিয়ে বলেছিলেন , জনগণের দাবির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মুবারকের এখনই পদত্যাগ করা উচিত । এই প্রতিক্রিয়া মিশরের শাসকগোষ্ঠীর পছন্দ হয়নি , তাই তারা তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ পাঠিয়েছে ।
উপস্থিতিতে যুবলীগ - ছাত্রলীগের ১৫ - ২০ নেতাকর্মী লাঠিসোটা নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালায় । হামলায় মো . উজ্জ্বল মিয়া গুরুতর আহত হন । তাকে দৌলতপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ।
সমসপুর , বাগমারা , রাজশাহী ২২ জানুয়ারী শুক্রবার : অদ্য বাদ মাগরিব সমসপুর হাফেযিয়া মাদরাসায় এক সোনামণি প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয় । ' আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ ' রাজশাহী যেলার সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব সিরাজুল ইসলাম মাষ্টারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে প্রধান প্রশিক্ষক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সোনামণি কেন্দ্রীয় সহ - পরিচালক আব্দুল হালীম বিন ইলিয়াস । তিনি সকলকে কুরআন ও ছহীহ হাদীছ চর্চায় এগিয়ে আসার আহবান জানান । অন্যান্যের মধ্যে আলোচনা করেন স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব মুহাম্মাদ ইলিয়াস , অত্র মাদরাসার শিক্ষক হাফেয বেলালুদ্দীন ও রাজশাহী কলেজের এম . এস . সির ছাত্র লুৎফর রহমান ।
সিরাজগঞ্জ , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : সিরাজগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পৃথক ঘটনায় দুই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে । জানা গেছে , বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর মতি মার্কেট এলাকার তাঁত ব্যবসায়ী আতাল উদ্দিন ( ৪০ ) মঙ্গলবার সকালে নিজ . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
আমার তো মনে হয় ওই বেটিকে ডিটেনশন রুমে ঢুকিয়ে জিপিএল ৩ - এর পুরো লাইসেন্সটা মুখস্ত করানো উচিত । একটা দাঁড়ি কমাও যদি ভুল হয় তাহলে আবার পুরোটা নতুন করে শিখতে হবে ! কি বলেন ?
ক্লাব এস্টেরিয়া নামক একটি শব্দ আজকাল খুব শুনছি । যা থেকে নাকি অনলাইনে আয়ের প্রচুর সুযোগ আছে বলে শুনি । তবে আমি আর এই স্ক্যাম পদ্ধতিটি সম্পর্কে বেশি কিছু বলতে চাচ্ছি না আপনারাই একটু যাচাই করে দেখুন তো এটা কি অনেকটা হাইপের মতই না ?
আসুন , প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দল - মত নির্বিশেষে অন্তত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের এই ইস্যুতে আমরা সকলে মনে - প্রাণে সক্রিয় হই [ . . . ]
তসলিমা নাসরিন প্রথম লিখেছিলেন এক্স ওয়াই ক্রোমোজম নিয়ে । তিনি ডাক্তার ছিলেন বলে জানতেন ঐ কথা । হুমায়ুন আজাদ পইড়াই লিখা ফেলল সেই কথা । মুসলমান মেয়েদের খতনা করানো হয় আরব বিশ্বে , এই নিয়াও তসলিমা নাসরিনই ফার্স্ট লিখছে । হুমায়ুন আজাদ একবারও নারীতে মেনশন করছে সে তসলিমার বই পইড়া এইসব নিয়া লিখছে ? নকল কইরা যে কবিতা লিখল , সেইটা কইছে তোমগো হুমায়ুনাবতার ?
ফেব্রুয়ারির কোন এক সন্ধ্যা । দেখি কুটুর আলী হাতে একটা কাগজ নিয়ে ঘুরতেসে । ওর হাতে কোন কাগজ থাকা মানে পরবর্তী দুই মিনিটের মধ্যে তার কুচি কুচি সমাধি । তার প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও তাই হাত থেকে কাগজটা নিলাম দেখার জন্য - কুচি ভাজি হবার আগেই । দেখি একটা পিকনিকের দাওয়াত । ভেন্যুটা নাকি পদ্মার পাড়ে । এক ভদ্রলোকের গ্রামের বাড়িতে । পদ্মার পাড়ে পিকনিক শুনেই যাওয়ার ইচ্ছাটা সমানে খচখচ করতে থাকলো । এমনিতে কুটুর আলী আর গু
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : অসুস্থ অবস্থায় জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন প্রখ্যাত বাউলশিল্পী আবদুর রহমান বয়াতী । প্রবীণ এ শিল্পীর চিকিৎসার জন্য পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন সঙ্গীত ভুবনের . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
বইটির ভেতরে রয়েছে অনেকগুলো অসাধারণ ছবি । এগুলো এঁকেছেন শিল্পী মামুন কায়সার । প্রচ্ছদপটও তার আঁকা । এটি ছাপা হয়েছে বাংলা বাজারের সাহিত্য বিলাস প্রকাশনা থেকে । মূল্য আশি টাকা , রয়েল বেঙ্গল শিশু - কিশোর ভাই - বোনদের কাছে সমাদৃত হবে ।
অথৈ সাগর বলেছেন : কেলায় ? আফনে পাইরেট নি ?
লেখক বলেছেন : আহারে বোকাসোকা বিলাই ভাই , আপনের কথা শুইনা চোক্ষে পানি চইলা আইলো । দুয়া করতাছি যেন আগামী একমাসের মইধ্যে আপনের জীবনে ইশপিশাল কেউ আইসা পড়ে । আমিন । ছুম্মা আমিন ।
সৌরজগতের বাইরে পাঁচটি নতুন গ্রহ আবিষ্কার করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার কেপলার দুরবিন । নাসা কর্তৃপক্ষ গত সোমবার এ তথ্য দিয়েছে । পৃথিবীসদৃশ গ্রহের সন্ধান করতে নাসা বিজ্ঞানীরা গত বছরের মার্চে কেপলারের মিশন শুরু করেন । মাত্র ১০ মাস আগে কেপলার দুরবিনটি মহাশূন্যে পাঠানো হয় । মিশনের প্রধান বিজ্ঞানী উইলিয়াম বোরুকি এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন , পাঁচটি নতুন গ্রহের সন্ধান লাভের ফলে গ্রহমণ্ডলীয় ব্যবস্থা কীভাবে গঠিত হয়েছে তা বুঝতে সহজ হবে । তিনি আরও বলেন , নব আবিষ্কৃত গ্রহগুলো অতিরিক্ত উত্তপ্ত , সেখানে কোনো প্রাণের অস্তিত্ব থাকার সম্ভাবনা নেই । গলিত লাভার চেয়েও উত্তপ্ত । নব আবিষ্কৃত গ্রহগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ' উত্তপ্ত বৃহস্পতি ' । এএফপি ও বিবিসি অনলাইন ।
এই সিনেমাটার প্রসঙ্গেই মনে পড়ে গেল আরেকটা সিনেমা - র কথা … DOGME সিনেমা … Lars Von Trier cinema - টির পরিচালক … DOGME একটি অপেক্ষাকৃত নতুন প্রস্তাবিত film movement … 1995 সালে ডেনমার্ক - এ এই movement - এর জন্ম হয়ে একটি manifesto - র মাধ্যমে … সিনেমাকে capitalist vices থেকে মুক্ত রাখতেই এই অভিযান … এর নিয়মগুলো নিচে দিচ্ছি … ভালো কি মন্দটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে অন্য কোনো সময়ে …
ভালো গেজেট । আমার ব্লগে লাগানোর ইচ্ছে করে । কিন্তু রাজাকারদের যা দৌরাত্ম , তাতে তো ভয় করে আমাকে বোধহয় আজেবাজে গালিগালাজ আরও শুনতে ( পড়তে ) হবে । আচ্ছা দেখি পরীক্ষা করে । কি করা যায় ?
অনেকদিন আগে এক ক্যান্সার পথযাত্রীর একটি কবিতার বই পড়েছিলাম । তিনি লড়ছিলেন মৃত্যূর সাথে প্রতিদিন অল্প অল্প করে । যেন কেউ ঝলসে দিচ্ছিলেন তাঁকে অল্প অল্প আঁচে । আজকে নাগরিক ব্লগে লিখতে গিয়ে কেন জানি , প্রথমেই তাঁর কথা মনে হলো খুব । কবির নাম রাকিবুল হক ইবন । আজ কি কারনে জানিনা , উনার কথাই সেই বিষাদ্গ্রস্থ কবিতার লাইন গুলো কেবল মনে পড়ছে । মনে আছে উনি লিখেছিলেন ,
সোডিয়াম আলোর কাছে ম্লান হয় ভালবাসার নীল . . . আবছা অন্ধকারে তোমার চলে যাওয়া . . . নষ্ট পুরুষে শুষে নেয় প্রিয় মাণবীর ঘ্রান আর আমি ক্রমশ নষ্ট হবার খেলায় মাতি . . .
পোষ্ট করেছেন : ৩৫ টি মন্তব্য করেছেন : ৩১৬ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ২ মাস ২৮ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৪৬৩০ বার
তার স্বপ্ন ছিল অনেক । শিক্ষাজীবন শেষ করে চাকরি করবে । দেশের মানুষের সেবায় আত্মনিয়োগ করবে । আরো কত কী । সে স্বপ্ন পূরণের শেষ পর্যায়ে যখন আসে তখনই তার জীবন - প্রদীপ নিভে যায় এক ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় । আর ছয় মাস পেরুলেই আলীম উদ্দিনের বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ হতো । আজ আলীম উদ্দিন নেই । তার পরিবারে আজ কালো অন্ধকারের মতো । যাকে এতোদিন তিলে তিলে
ছবি তুলতে আমরা কয়েকজনই যাই । অনেক সময় চারজন মিলে আড্ডা দেয়াটাই প্রধান কাজ হয়ে যায় । গতমাসে সোনারগাঁয়ের পানাম নগরী গিয়েছলাম । আমাদের মহান ও প্রাচীন স্থাপত্য নরম দিনের আলোয় ক্যামেরায় তুলবো বলে খুব ভোরে বাসা থেকে বেড়িয়েছিলাম । কিন্তু মাঝপথে সুস্বাদু ব্রেকফাস্টের টানে পানাম নগরীতে পৌছেছিলাম দশটারও পর । নগরীটা যে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী দেখলেই . . .
অর্থঃ ( ( তোমার কল্যাণকর কাজের প্রতি আগ্রহবান হও , আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা কর , আর অপারগতা প্রকাশ করিওনা । আর তুমি যদি কোন কষ্টের সম্মখীন হও তবে এই রুপ বলিওনা যে আমি যদি এই কাজ করতাম তাহলে এই হত । বরং বল যে , আল্লাহ্ যা নির্ধারণ করেছেন ও চেয়েছেন তাই করেছেন , কারণ যদি কথাটি শায়তানের কর্ম খুলে দেয় । ) )
স্টাফ রিপোর্টার , পাবনা থেকে : পাবনার ফরিদপুরে থানা হাজতে রহস্যজনকভাবে মারা গেছে আসামি হাসান আলী ( ২৮ ) । পুলিশ দাবি করছে সে আত্মহত্যা করেছে । অপর দিকে নিহতের পরিবারের দাবি পুলিশ আসামি হাসান আলীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে । গত সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর থানা হাজতে এ ঘটনা ঘটে । এদিকে এ ঘটনায় থানার এস আই আখতার হোসেন এবং কনস্টেবল গোলাম মোস্তফাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে ।
যারা যারা মতামত দিয়েছেন , সবাইকে ধন্যবাদ । আমি আসলে এই লাইনে অত্যন্ত নভিস । টিউটোরিয়াল দিতে পারলাম না , তবে কিভাবে করেছি বলছি । প্রথমে একটা jpg ছবি নিই , তারপর ওটার উপরে path এঁকে এঁকে শেষে রঙ দিই । আর আমার সৃজনশীল মনে হয় শেড দেয়ায় ; শৈল্পিকতাটা সেখানেই । ফাইলগুলোর pdf লিংক দিয়ে দিচ্ছি আপনাদের অনুরোধে । আপনাদের যেকোন মতামত পরামর্শ সাদরে আমন্ত্রিত ।
আমি পশ্চিমাদের দৃষ্টিভঙ্গির কথাই mean করেছিলাম , আমার নয় । পশ্চিমাদের কাছে তো এটাই বাক স্বাধীনতা , আর ইহূদীবাদীদের বিরুদ্ধে কিছু বললেই সেটা সন্ত্রাসবাদ ।
সারা বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বর্তমানে ২০০ কোটিরও বেশি বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশনস ইউনিয়নের ( আইটিইউ ) মহাসচিব হামাদুন ট্যুরে । এ . . বিস্তারিত
১৯৭২ - এর ৩১ অক্টোবর পল্টন ময়দানে আনুষ্ঠানিকভাবে জাসদ আত্মপ্রকাশ করে । সেখানে জনতার উদ্দেশ্য ঘোষণা করা হয় , দলের সহ - সভাপতির নাম পরে জানানো হবে এবং সে নাম শুনলে তারা খুশী হবেন । রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত হিসেবেই তা করা হয় । তাহের ছিলেন সেই সহ - সভাপতি । তাহেরকে সামরিক বাহিনীর অভ্যন্তরে নতুন গণবাহিনীর সংগঠন গড়ে তোলার দায়িত্ব দেয়া হয় । আরও স্থীর হয় তাহের সাময়িক কালের জন্য কোন বেসামরিক কাজে নিয়োজিত থাকবেন । সে অনুযায়ী তাহের প্রথমে সী - ট্রাক ইউনিটের পরিচালক ও পরে ড্রেজার সংস্থার পরিচালক পদে নিযুক্ত হন । বঙ্গবন্ধুর সানন্দ অনুমতি ছিল এসব নিয়োগে ।
এখন থেকে কচি - কাঁচার আসরে প্রকাশের জন্য লেখা , আঁকা ছবি , চিঠিপত্র ও সদস্য হবার ফরম নিচের ঠিকানায় পাঠাতে অনুরোধ করা হচ্ছে এবং আসর সম্পর্কিত যে কোন যোগাযোগের জন্যও এই ঠিকানা ব্যবহার করতে হবে । নতুন ঠিকানা :
ঢাকা , ১৩ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : আসন্ন রমজানে আবাসিক গ্রাহকদের গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য সিএনজি স্টেশনগুলো আরো দু ' ঘণ্টা বন্ধ রাখার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে । বর্তমানে বিকেল ৫টা থেকে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
ভোলা - ৩ আসনের সরকারি দলের সাংসদ নুরুন্নবী চৌধুরীর এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন - ' বৃহত্তর বরিশালের পল্লী অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য বরিশাল বিভাগ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প নামের একটি নতুন প্রকল্প বর্তমানে পরীক্ষাধীন আছে । ' তিনি জানান - জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি ( একনেক ) প্রকল্পটির অনুমোদন দিলেই এটি বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে । বজলুল হারুনের আরেক প্রশ্নের জবাবে আশরাফ বলেন - ' ওই প্রকল্পে বরিশাল জেলার প্রত্যেকটি উপজেলা অন্তর্ভূক্ত আছে । '
মোশারফ হোসেন বলেছেন : ব্যাপার বুঝলামনা রমজান কেন এদের দুজনকে ফাসাল ?
দ্বিতীয় হিজরীর বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ জাহেজ আততাজ নামক গ্রন্থে , মেহেরগান এবং নওরোয উৎসবে জামা দান করার রীতি সম্পর্কে লিখেছেন , " আর্দেশির ববকান , বাহরাম গোর এবং আনুশিরওয়ানের নীতি ছিল তাঁরা নওরোয এবং মেহেরগান উৎসবে তাদের কোষাগারের মূল্যবান জামা - কাপড়গুলো বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষকে বিলিয়ে দিতেন । তাঁরা ঘোষণা করতেন - শীতকাল আসার ফলে বাদশার আর গ্রীষ্মের জামাগুলোর প্রয়োজন নেই এবং গ্রীষ্ম আসার ফলে শীতের জামার আর প্রয়োজন নেই । মজার বিষয়টি হলো উৎসবে খাবারের টেবিলে শরৎকালের সাতটি ফুল সাজানো থাকতো । এই সাত রকমের ফুল দিয়ে বছরের সপ্তম মাস মেহের ' কে বোঝানো হতো ।
আমি ওমানের উপজাতীয় ( পাহাড়ী ) এলাকায় ছিলাম বেশ কয়েকদিন । সেখানে পাহাড়ী এলাকাগুলোকে গ্রাম বলে মনে করা হয় । ওমানীরা যাকে বলে জেবেল । জেবেলের এক আমীরের বাড়ীতে রাখালের কাজ করত এক বাঙালী । ঐ আমিরের প্রচুর গরু ছিল । দীর্ঘদিন ঐ বাঙালী কাজ করার কারনে আমিরের পরিবারের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠে । আমিরের অনেকগুলো সুন্দর সুন্দর মেয়ে ছিল । ছোট মেয়েটির সাথে ঐ বাঙালী রাখালের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে । ব্যাপারটি বুঝতে পেরে আমির রাখাল ছেলেটিকে সাবধান করে দেয় । কারণ , ওমানী আইনে কোন ওমানী মেয়ে আরব জাতীয়তাবাদ বিহীন কোন পুরুষকে বিয়ে করতে পারেন না । এর পরেও ছেলেটি সাবধান না হয়ে ঐ আমিরের অন্য মেয়েগুলোর সাথেও প্রেমের অভিনয় করে অবৈধ যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন । আমির টের পেয়ে রাখাল ছেলেটিকে একদিন কৌশলে পাহাড়ের উচ্চ চুড়ায় নিয়ে গিয়ে রাইফেল দিয়ে গুলি করে হত্যা করে পাহাড়ের নীচে ছুড়ে ফেলে দেয় । এতই নীচে রাখাল ছেলেটির দেহ পড়ে যায় যে খুঁজেই পাওয়া যায়নি । এখানে উল্লেখ্য যে , ওমানের জেবেলের আমিরদের কাধে সব সময় একটি রাইফেল থাকত । এটি রাষ্ট্র থেকেই স্বীকৃত । পরে ওমান পুলিশ এসে ঘটনাটি শুনে দুর্ঘটনা হিসাবে রিপোর্ট দেয় । ঐ ঘটনার পর থেকে ঐ জেবেলে ( গ্রামে ) কোন আরবী মেয়ের দিকে বিদেশীরা চোখ তুলেও তাঁকাত না ।
পোষ্ট করেছেন : ১৪ টি মন্তব্য করেছেন : ২৪৫ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৫ মাস ১৫ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ৪৬৯ বার
জনঘনত্বের বিচারে ( প্রতি বর্গকিমি ভূখণ্ডে মানুষের সংখ্যা ) পৃথিবীর প্রথম দশটি শহরের লিস্ট যদি দেখি তার মধ্যে ছ ' টি ভারতবর্ষে ; না , সুধী পাঠক , কলকাতা সেই প্রথম দশে নেই , একটি দিল্লি আর বাকিগুলি যথাক্রমেঃ টিটাগড় , বরানগর , শ্রীরামপুর , দক্ষিণ দমদম , কামারহাটি । কলকাতার র্যাংকিং এদের পরেই , এগারোয় , আর এর পরে পশ্চিমবঙ্গের বাকি শহরগুলি আসতে থাকবেঃ বালি , বালুরঘাট , হাওড়া , নৈহাটি । গঙ্গার বদ্বীপের অসামান্য ঊর্বরতা , সুজলাসুফলা বাংলার জল - হাওয়া বা ব্রিটিশদের প্রথম বন্দররাজধানীর ঐতিহাসিক গুরুত্ব মাথায় রেখেও এই কৃষিবর্জিত বৃহৎশিল্পবিহীন জনপদগুলির বর্ধিষ্ণুতার সূত্রে একটা কারণই কি শুরুতেই মনে হচ্ছে না ? এবার সমাজতাত্ত্বিক জার্নালগুলিতে ঢুঁ মারলে দেখব , ঠিক সেইটাই - ১৯৫০ - এর আশেপাশের সময়ে ওপার বাংলা থেকে অসংখ্য উদ্বাস্তুর এপারে চলে আসা , নির্মাণ করে নেওয়া নিজেদের জীবন জীবিকা বসতি । চল্লিশের দশকের একদম গোড়ার থেকে শুরু হয় হোস্টাইল পূর্ববঙ্গ থেকে বর্ণহিন্দু মধ্যবিত্ত বাঙালির এপারে আসা । এঁদের সকলেই প্রায় শিক্ষিত , কর্মক্ষম , অস্থাবর সম্পত্তিও একদমই ছিল না এরকম নয় । ফলে নিজের ভিটেমাটি ছাড়তেই যখন হল , আশু গন্তব্য কলকাতা , আর তারপর প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই - যে লড়াইয়ের মধ্যে আত্মপ্রতিষ্ঠার অভিপ্রায়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল ' বাঙাল ' আইডেন্টিটির নির্মাণের লক্ষ্য । এঁদের সম্বন্ধে স্যার যদুনাথ সরকার বলেনঃ " Those who are leaving East Bengal are the very best portion of the local population , in brain , wealth , organizing capacity and indomitable spirit , however crushed and benumbed they may look , when they are unloaded from their third class wagons on the Sealdah station yard . "
ডিজিটাল দুষ্ট ছেলে বলেছেন : লেখাটির মূল সূর ঠিক আছে কিন্তু কিছু কিছু লাইন অতি আবেগী হয়ে গেছে উদাহরণ - - - তোমাকে কাব্য করে , গল্পে এঁকে অনেকেই বিখ্যাত হয়েছে । কিন্তু সম্মানটুকু দেয়নি আজ পর্যন্ত কেউ । তোমাকে ব্যবহার করতে আমরা কখনই কৃপণতা করিনি । কিন্তু দেয়ার বেলা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছি . . . মায়ের প্রতি ভালবাসা না থাকলে গল্প লেখে কখনই কিংবা ছবি একে বিখ্যাত হওয়া যায়না । গল্প কিংবা ছবিতে মনের টানটাই বেশী ফুটে উঠে । ইসলাম একজন মা ' কে যে সম্মান দিয়েছে সে সম্মান আমরা দিতে পারছিনা তাই বলে নিশ্চয় বলা যায়না মা ` কে কেউ সম্মান দেয়না । কর্পোরেট ধান্ধাবাজদের কবলে পড়ে আমরা এইসব দিবস টিবসে যত বেশী আবেগী হবো আমাদের মায়েরা আমাদের কাছ থেকে তত দূরে যাবে . . . সো বিশেষ দিবসে আসলে মায়ের প্রতি প্রেম একবারে বস্তা বস্তা না জাগিয়ে প্রতিদিন একটু একটু করে জাগাও । মায়েদের কাজে আসবে ।
ঢাকা , ২৬ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির সাথে জড়িতদের শাস্তি প্রদানে সরকারের ' নমনীয়তা ' দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন মহাজোটের অন্যতম শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের ( জাসদ ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু । এ . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
বাংলাদেশের ইতিহাসে তাঁর চেয়ে প্রজ্ঞাবান , দক্ষ , দূরদর্শী , গতিশীল ও সুযোগ্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের আবির্ভাব হয়তো ঘটেছে / ঘটবে । কিন্তু , জনপ্রিয়তায় তাঁর চাইতে বড় আর কেউ ছিলেন বলে জানা যায় না , ভবিষ্যতেও পাওয়া যাবে কীনা সন্দেহ । সবচেয়ে বড় কথা , এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও এদেশীয়দের জাতীয় পরিচয় নির্ধারনে তাঁর চাইতে বেশী আর কারো অবদান আছে নেই বলা চলে ।
হ্যারি পটারের স্রষ্টা জে কে রাউলিং যদি তোমার সামনে কোনদিন চলে আসে তাহলে তুমি নিশ্চয় তাকে অনেক অনেক প্রশ্ন করবে । একবার তাকে সামনে পেলেই হল , তাই না ? সরাসরি সামনে না পেলেও তার সাক্ষাৎকার থেকে তোমাদের অনেক প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে । চিলন্ডেন বিবিসিতে প্রকাশিত হয়েছিলো জে কে রাউলিংয়ের সাক্ষাৎকার । সেখান থেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো তোমাদের জন্য অনূদিত হল ।
পবিত্র কোরআন এবং আলেকজান্ডার পবিত্র কোরআনে ' আলেকজান্ডার ' নামে সরাসরি কোন ভাষ্য নেই । তবে কোন কোন মুসলিম পন্ডিতগণ মনে করেন সূরা কাহাফ্ - এ বর্ণিত জুলকারণাইনই হলেন আলেকজান্ডার । আরব উপদ্বীপে জুলকারণাইন নামটি পরিচিত ছিল অল্প বয়সে অধিক ক্ষমতাধর শাসক হিসেবে । জুলকারণাইন শব্দটির অর্থ হল দুই শিং বিশিস্ট । এ নামকরনের কারণ সম্পর্কে বহু কথা রয়েছে । কেউ বলেন : তাঁর মাথার চুলে দু ' টি গুচ্ছ ছিল , যেগুলো দেখতে শিংএর মত । বেউ বলেন : পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যদেশগুলো জয় করার কারণে জুলকারণাইন খেতাবে ভ ' ষিত হয়েছিলেন তিনি । কেউ এমনও বলেছেন যে , তাঁর মাথায় শিং এর মত দু ' টি চিনহ ছিল । অনেকের ধারণা এগুলো ছিল ক্ষত চিনহ । কিন্তু কয়েকজন মুফাচ্ছির বলেছেন এটা নিশ্চিত যে , কোরআন স্বয়ং তাঁর নাম জুলকারণাইন রাখেনি ; বরং ইহুদীরা এ নাম দিয়েছিল । ইসলামী পন্ডিতদের অনেকেই কোরআনে বর্ণিত জুলকারণাইনের বৈশিষ্টগুলোর সাথে আলেকজান্ডারের বৈশিষ্টের মিল খুঁজে পান । এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো আলেকজান্ডারও ' দুই শিং বিশিস্ট ' হিসেবে খ্যাত এবং তিনি পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের দেশগুলো জয় করেছিলেন । তাছারা বাইবেলেও আলেকজান্ডারকে দুই শিংবিশিস্ট বলেই অভিহিত করা হয়েছে । আল্লাহতাআয়ালা বিভিন্ন সময় পৃথিবীর মানুষকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেয়ার জন্য নবী - রাসুল পাঠিয়েছেন । এদের মাঝে মাত্র কয়েকজনের নাম কোরআনে উলেøখ রয়েছে । নবী হিসেবে জুলকারণাইন এর নাম উলেøখ নেই , আবার তিনি নবী ছিলেননা এমনটিও বলা হয়নি । তাই পন্ডিতদের কেউ কেউ বলছেন হয়তো জুলকারণাইন আলøাহ প্রেরিত নবীদের মাঝে একজন ছিলেন । হয়তো সে কারনেই নিপীড়িত মানুষ সাহায্য , সহযোগিতার জন্য তাঁর কাছে ছুটে আসত । অনুসরণ করতো তাঁর দিক নির্দেশনা । তিনি নবী ছিলেন কি ছিলেননা , সে বিতর্কে না গিয়ে জুলকারণাইন - ই হলেন আলেকজান্ডার পন্ডিতদের একাংশের এ ধারণা কিভাবে হলো , তা স্পস্ট হবে কোরআনের এ বর্ণনা থেকে " ওরা তোমাকে জুলকারনাইন সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করে । বলো , ' আমি তোমাদের কাছে তার কথা বয়ান করব । ' আমি তাকে পৃথিবীতে কর্তৃত্ব দিয়েছিলাম ও প্রত্যেক বিষয়ের উপায় ও পথনির্দেশ করেছিলাম । সে এক পথ অবলম্বন করল । চলতে চলতে সে যখন সূর্যের অস্তাচলে পৌঁছাল তখন সে সূর্যকে এক পঙ্কিল জলে অস্ত যেতে দেখল এবং সে সেখানে এক স ¤ প্রদায়কে দেখতে পেল । আমি বললাম , ' হে জুলকারণাইন ! তুমি এদেরকে শাস্তি দিতে পার বা এদের সদয়ভাবে গ্রহণ করতে পার । ' সে বলল , ' যে - কেউ সীমালঙ্ঘন করবে আমি তাকে শাস্তি দেব , তারপর তাকে প্রতিপালকের কাছে ফিরিয়ে আনা হবে ও তিনি তাকে কঠিন শাস্তি দেবেন । তবে যে বিশ্বাস করে সৎকর্ম করে তার জন্য প্রতিদান হিসেবে আছে কল্যাণ ও তার সাথে ব্যবহার করার সময় আমি সহজভাবে কথা বলব । ' আবার সে এক পথ ধরল । চলতে চলতে যখন অরুণাচলে পৌঁছল তখন সে দেখল তা ( সূর্য ) এমন এক স ¤ প্রদায়ের ওপর উঠছে যাদের জন্য সূর্যের তাপ থেকে আত্মরÿার জন্য আমি কোনো আড়াল সৃষ্টি করি নি । প্রকৃত ঘটনা এই , তার বিবরণ আমি ভালো ক ' রে জানি । আবার সে এক পথ ধরল । চলতে চলতে সে যখন পাহাড়ের প্রাচীরের মাঝখানে পৌঁছল তখন সেখানে সে এক স ¤ প্রদায়কে পেল যারা তার কথা একেবারেই বুঝতে পারছিল না । ওরা বলল , ' হে জুলকারণাইন ! ইয়াজুজ ও মাজুজ পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করছে ; আমরা কি তোমাকে কর এই শর্তে দেব যে তুমি আমাদের ও ওদের মধ্যে এক প্রাচীর গ ' ড়ে দেবে ? সে বলল , ' আমার প্রতিপালক আমাকে যে ক্ষমতা দিয়েছেন তা - ই ভালো । সুতরাং তোমরা আমাকে শ্রম দিয়ে সাহায্য করো , আমি তোমাদের ও ওদের মাঝখানে এক মজবুত প্রাচীর গড়ে দেব । তোমরা আমার কাছে লোহার তাল নিয়ে আসো । ' তারপর মধ্যবর্তী ফাঁকা জায়গা পূর্ণ হয়ে যখন লোহার ঢিপি দুটো পাহাড়ের সমান হল তখন বলল , ' তোমরা হাপরে দম দিতে থাকো । ' যখন তা আগুনের মতো গরম হল তখন সে বলল , ' তোমরা গলানো তামা নিয়ে আসো , আমি তা ওর ওপর ঢেলে দেব । ' এরপর ইয়াজুজ ও মাজুজ তা পার হতে পারল না বা ভেদ করতেও পারল না । সে ( জুলকারণাইন বলল , ' এ আমার প্রতিপালকের অনুগ্রহ । যখন আমার প্রতিপালকের প্রতিশ্রুতি পূর্ণ হবে তখন তিনি ওকে চূর্ণবিচূর্ণ করে দেবেন , আর আমার প্রতিপালকের প্রতিশ্রুতি সত্য । ' সেদিন আমি ওদেরকে দলেদলে তরঙ্গের আকারে ছেড়ে দেব , আর শিঙায় ফুঁ দেওয়া হবে । তারপর আমি ওদের সকলকেই একত্র করব । আর সেদিন আমি জাহান্নামকে প্রত্যক্ষভাবে উপস্থিত করব অবিশ্বাসীদের কাছে , যাদের চু আমার নিদর্শনের প্রতি ছিল অন্ধ , আর যাদের শোনারও ক্ষমতা ছিল না । " ( সূরা কাহাফ্ ৮৩ - ১০১ ) জুলকারণাইন পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে বেড়াতেন নির্যাতীত , বঞ্চিত , শাসকের হাতে শোসিত লোকদের মুক্তি দিতেন । আলেকজান্ডারের বেলায়ও ঘুরে বেড়ানোর এবং রাজ্য জয় করার ইতিহাস রয়েছে । কুরআনের বর্ননা অনুযায়ী অরুণাচলে , যেখান থেকে সূর্য উদিত হয় সেখানে ইয়াজুজ , মাজুজের হাত থেকে জনগণকে রক্ষা করার জন্য দেয়াল তুলে দিয়েছিলেন জুলকারণাইন । আর সে স্থানটি পাহাড়ের প্রাচীরের মাঝখানে । এই বর্ণনার সাথে মিলে যায় এমন একটি দেয়াল রয়েছে কাসপিয়ান সাগর উপক ' লে । ইতিহাসবিদদের দ্বারা স্বীকৃত যে এ দেয়াল তৈরি করেছিলেন আলেকজান্ডার । যা তৈরি করতে লোহা ও তামা ব্যবহৃত হয়েছে । সেখানে একটি তোরণ রয়েছে যেটি ' কাসপিয়ান গেট ' বা আলেকজান্ডারের গেট নামে পরিচিত । দারিয়াল এবং ডারবেন্ট নামে দুটি শহরে এর ব্যপ্তি । দারিয়াল রাশিয়া এবং জর্জিয়ার সীমান্তে অবস্থিত । এটিকে বলা হয় কাজবেক পাহাড়ের পূর্ব প্রাম্ভ । ডারবেন্ট রাশিয়ার দক্ষিণে অবস্থিত একটি শহর । কাসপিয়ান সাগরের দক্ষিণপূর্ব উপকূলে নির্মীত এ দেয়ালটি তোলা হয়েছে দুটি পাহাড়ের মধ্যবর্তী ফাঁকা যায়গ্রায় । এ পাহাড় দুটিকে বলা হয় পৃথিবীর ¯ Íন । আলেকজান্ডার নির্মীত এ দেয়ালের উচ্চতা ২০ মিটার এবং এটি ৩ মিটার ( ১০ ফুট ) পুরো । এ দেয়াল ভেদ করে শত্রæদের এগিয়ে আসা অসম্ভব । তাছারা কাসপিয়ান গেটে আলেকজান্ডার রেখেছিলেন নিñিদ্র পাহাড়া । যেন গ্রীকের শত্রæরা দেয়ালের এ পাশে কোনভাবেই আসতে না পারে । কুরআনে রয়েছে যে , ইয়াজুজ মাজুজের হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করার জন্য এ দেয়াল নির্মাণ করা হয় । ইয়াজুজ মাজুজ সম্পর্কে বিভিন্ন মত রয়েছে । কেউ কেউ বলছেন এ নামে অত্যাচারী শাসক ছিলো । আবার কারো মতে প্রতিকী অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে এ দুটি শব্দ । এ প্রতীক হতে পারে অত্যাচারী শাসক বা শাসকদের , যারা কাসপিয়ান সাগরের এ উপক ' র দিয়ে আক্রমণ ও লুণ্ঠন চালাত । মুসলমান পন্ডিতদের পাশাপাশি পশ্চিমা অনেক পন্ডিতগণও আলেকজান্ডারকে জুলকারণাইন বলেই অভিহীত করেন । কারণ কুরআন এবং বাইবেলে বর্ণিত অনেককিছুর সাথেই সাদৃশ্য রয়েছে বর্তমানে প্রচলিত আলেকজান্ডারের ইতিহাসের । প্রশ্ন উঠতে পারে কুরআনে বর্ণিত জুলকারণাইন ছিলেন সু শাসক । কিন্তু সেই জুলকারণাইনকে কিভাবে আলেকজান্ডার ধরা হবে ? কারণ আলেকজান্ডারের ব্যাপারে সুনামের চেয়ে দুর্নামের কথা - ই বেশি প্রচলিত রয়েছে । তাছারা আলেকজান্ডারের আস্তিকতার ব্যাপারে স্বীকৃতি থাকলেও অনেকে মনে করছেন তিনি ছিলেন অগ্নিপূজক । এর সঠিক জবাব হলো পবিত্র কোরআন ব্যতিত আল্লাহ প্রদত্ত ধর্মগ্রন্থগুলো যদি সময়ের সাথে সাথে মানুষের খেয়াল খুশিমত পরিবর্তিত হয়ে যেতে পারে , তো একজন ব্যক্তি বা শাসকের চরিত্রও বিকৃত হওয়া অস্বাভাবিক নয় । অস্বাভাবিক নয় তাদের দর্শন বিবর্তনের । হাজার হাজার বছর পর বিতর্ক করে হয়তো দেখা যাবে আলেকজান্ডার আদৌ জুলকারণাইন ছিলেননা । আবার হয়তো আরো গভীর পর্যালোচনা করলে একথাটি দাঁড়িয়ে যাবে আলেকজান্ডার দ্যা গ্র্যাট ছিলেন জুলকারণাইন ।
০০ সপ্তাহে যাত্রী ও পথচারী নিহতের সংখ্যা ৭৫ ০০ দুর্ঘটনায় বছরে ক্ষতি ৫ হাজার কোটি টাকা ০০ সাকির আহমদ দেশে সড়ক দুর্ঘটনা কমিয়ে আনার উদ্দেশ্যে ৩২ সদস্যের জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিল পুনর্গঠনসহ চালকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে । দক্ষতা ও সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য গত দুই বছরে প্রায় ১২ হাজার চালককে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে । একের পর এক উদ্যোগ নেয়া হলেও সড়ক দুর্ঘটনা কমিয়ে আনা যায়নি । উল্টো প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে । পুলিশ সদর দফতরের হিসাবে গত তিন বছরে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় সাড়ে ১০ হাজার লোক নিহত হয়েছে । অর্থাৎ প্রতিদিন কোন না কোন জায়গায় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে । আর নিহত হচ্ছে ১০ জন করে । অপরদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে বাংলাদেশে প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০ জন নিহত হয় । যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায় , ৩২ সদস্যের জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিল পুনর্গঠনের পর তা গত অর্থ বছরে অনুমোদিত হয় । এরপরই মেট্রোপলিটন এলাকা , জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সড়ক নিরাপত্তা কমিটিগুলো পুনর্গঠনের মাধ্যমে সক্রিয় করা হয়েছে । সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সংশিস্নষ্ট পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ করছে ২৪টি বাস্তবায়নকারী সংস্থা । এসব সংস্থার নিজস্ব বাজেটের অধীনে পরিকল্পনার কাজ করা হচ্ছে । কাউন্সিল পুনর্গঠনের আগেই জর & # 2497রি অবস্থার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সড়ক দুর্ঘটনা কমিয়ে আনার ব্যাপারে গণসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল । সে সময় ২০০৮ - ২০০৯ অর্থ বছরে পেশাজীবী যানবাহন চালকদের দক্ষতা ও সচেতনতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ দেয়ার কার্যক্রম শুর & # 2497 করা হয় । বিআরটিএ ' র হিসাবে ২০০৮ - ২০০৯ অর্থ বছরে ৩৮টি প্রশিক্ষণ কর্মসূচির অধীনে তিন হাজার ৬০০ জন চালককে প্রশিক্ষণ দেয়া হয় । একই সঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পথচারী ও যানবাহন চালকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার উদ্দেশ্যে ২৫ হাজার লিফলেট বিতরণ এবং দুই হাজার পোস্টার দেয়ালে লাগানো হয়েছিল । বর্তমান মহাজোট সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে । গত অর্থ বছরে ৬৩টি প্রশিক্ষণ কর্মসূচির মাধ্যমে আট হাজার ২৫০ জন চালককে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে । পুলিশ জানায় , প্রশিক্ষণ দেয়ার পরও দিন দিন দেশে অদক্ষ চালকের সংখ্যা বেড়েই চলেছে । কোনভাবেই রোধ করা যাচ্ছে না জাল ড্রাইভিং লাইসেন্সের ছড়াছড়ি । জাল ফিটনেস সার্টিফিকেট নিয়ে ত্র & # 2497টিপূর্ণ যানবাহন খোদ রাজধানীর অভ্যন্তরে চলাচল করছে । এমনকি এসব ত্র & # 2497টিপূর্ণ যানবাহন মহাসড়ক ও আন্তঃজেলা সড়কেও চলাচল করছে । অভিযোগ রয়েছে , সড়ক ও মহাসড়কে ' ম্যানেজের মাধ্যমে ' ত্র & # 2497টিপূর্ণ যানবাহন নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারে । সড়ক ও মহাসড়কের বাঁকের মধ্যে যাতে দুর্ঘটনা না ঘটে সেজন্য বাঁকের উভয় প্রান্তে দুর্ঘটনা এড়াতে সাবধানে যানবাহন চালানোর সতর্কবার্তা সম্বলিত সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে । সর্বোচ্চ গতিসীমা নির্ধারণ করে সাইনবোর্ড দেয়া হয়েছে । কোন কোন জায়গায় ওভারটেকিং করা নিষেধ তাও সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে । এমনকি চালকদের যাতে বিপরীত দিকের যানবাহন দেখতে কোন অসুবিধা না হয় সে জন্য সড়ক ও মহাসড়কের প্রতিটি বাঁকের ভেতরের গাছপালা কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত রয়েছে । পুলিশ সদর দফতরের তথ্য মতে , যেসব দুর্ঘটনা ঘটে তার তদন্তকালে অনিয়ম এবং আইন না মানার প্রবণতাই বেরিয়ে আসে । নির্দিষ্ট গতিসীমার বাইরে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর সময় চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনা ঘটায় । আবার অতিরিক্ত গতির কারণে বিপরীতমুখী গাড়ির সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষেও দুর্ঘটনা ঘটে । এই বেপরোয়া গতির কারণেই প্রতিদিন দেশের কোথাও না কোথাও দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে । বেপারোয়া গতির জন্যই গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাওয়ার সময় ঢাকা - আরিচা মহাসড়কের মানিকগঞ্জ অংশে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই সচিব নিহত হন । পুলিশ সদর দফতরের রেকর্ডপত্রে দেখা যায় ২০০৭ সালে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে তিন হাজার ৭৪৯ জন । ২০০৮ সালে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় তিন হাজার ৭৬৫ জনে । আর গত বছর এই সংখ্যা কমে নিহত হয়েছে দুই হাজার ৯৫৮ জন । পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহে সড়ক দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৭৫ জন করে নিহত হচ্ছে । দেশে সড়ক নির্মাণ করার সংস্থা রয়েছে । কিন্তু নেই সড়ক নিরাপত্তার জন্য বিশেষ কোন সংস্থা । ফলে সড়ক দুর্ঘটনা কোনভাবেই কমিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে না । আর বছরে শুধু সড়ক দুর্ঘটনার জন্য দেশের মোট জাতীয় আয়ের ( জিডিপি ) ২ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে ।
' সেভেন নাইন এইট ' একটি কারখানার নাম - একসময় শ্রমিকের কোলাহলে মুখরিত হতো , কারখানার বাঁশি বেজে উঠলে শ্রমিকেরা দল বেঁধে কাজে যেত , ইঞ্জিনের ঘড়্ ঘড়্ শব্দ ছিল অতি পরিচিত , হাতুড়ির তালে তালে গান গেয়ে উঠত শ্রমিকের দল । সে ছিল এক অন্য রকম সময় । আজ আর এই চত্বরটি কারখানার শ্রমিকের পদধ্বনিতে মুখরিত হয় না , অনেক আগেই থেমে গেছে কারখানার বাঁশি । তবে এই পরিত্যক্ত চত্বরটির পুনর্জাগরণ ঘটেছে অন্যভাবে - এখন এটি চারুশিল্পের এক অভাবনীয় জগৎ । বিশ্ব জুড়ে পরিচিত একটি নাম : ' বেইজিং আর্ট জোন সেভেন নাইন এইট । '
উবুন্টুতে বাংলা লেখার কীবোর্ড লেআউট ইনস্টলের সময়ই দেয়া থাকে । সাধারণ পদ্ধতিতে লেআট যুক্ত করা ছাড়াও সম্প্রতি IBus নামে কীবোর্ড লেআউট যুক্ত করার নতুন একটি পদ্ধতি যুক্ত করা হয়েছে । বাংলা কীবোর্ড লেআউট যুক্ত করার পদ্ধতি এবং লেআউট পরিবর্তন করার জন্য সর্টকাট কী চালু করার পদ্ধতি নিচে দেখানো হল ।
এতদিন কি স্বর্ন খনি থেকে স্বর্ণ উত্তোলনে মেশিনের দরকার হয়নি ? মেশিন চালাইতে মেটাল দরকার হয় ! হায় বাঙ্গালী !
প্রতি সিডি মাত্র ২০ টাকা , প্রতি ডিভিডি মাত্র ৩০ টাকা .
স্পিকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বক্তব্য দিতে চাইলে অনুমতি পাননি সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী । তখন তিনি তার নেত্রীকে নিয়ে দলবলসহ বেরিয়ে যান এবং উচ্চৈস্বরে কথা বলতে থাকেন ।
মানুষ সামাজিক জীব , সমাজে বাস করতে গেলে তাকে নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয় । মানুষের আচরন নিয়ন্ত্রণকারী সাধারণ নিয়মই আইন । তবে এই সাধারণ নিয়ম অবশ্যই সার্বভৌম রাষ্ট্রনৈতিক কর্তৃত্ব দ্বারা প্রযুক্ত হতে হবে । সার্বভৌম রাষ্ট্রে আইন সভার সদস্যগণ আইন প্রণয়ন করে থাকেন ,
আমাদের দেশে যে - সকল অতিরিক্ত কর্মকান্ড ধর্মীয় বা পুণ্যের কাজ বলে প্রচলিত হয়ে গেছে অথচ কুরআন বা হাদীসে যেসবের কোন অস্তিত্ব বা উদাহরণ নেই , এমনকি ইসলামের চিন্তাধারার সঙ্গেও যেগুলি সঙ্গতিপূর্ণ নয় , তা হচ্ছে - বিবিধ দিবসকে ধর্মীয় দিবস হিসাবে পালন , নিশ্চিত সাফল্যের আশ্বাসে টাকার বিনিময়ে লোক ডেকে বিবিধ নামে খতম পড়ানো বা দুআ করানো , পীর পরিচয়ধারী ভন্ডলোকদের আস্তানায় বিবিধ অনুষ্ঠান পালন ( উরস উৎসব , মিলাদ মহফিল , গণ - যিকর ইত্যাদির আয়োজন করা ) , পীরের মাজার দর্শন এবং মৃত পীরের কাছে আর্জি পেশ করা ইত্যাদি । এ দেশে সব চাইতে বহুল প্রচলিত দিবস পালনের অনুষ্ঠান হচ্ছে ঈদ - এ - মিলাদুন্নবী তথা রাসূলুল্লাহ্ ( সাঃ ) এর জন্ম - দিবসকে একটি ঈদ ( শুভদিন ) আখ্যা দিয়ে তা পালন করা । ইদানিং ভোল পাল্টে কোন কোন মহলে তা একই দিনে সীরাতুন্নবী নাম দিয়ে ( নূতন বোতলের মোড়কে ) একইভাবে পালন করা হয় । আর এই অনুষ্ঠান আমাদের জন্য কত মঙ্গলজনক ( যে কারণে তা পালন করা উচিত ) - এর সপক্ষে অনেক যুক্তিতর্ক এবং ' প্রমাণ ' ও হাজির করা হয় । অথচ সাহাবীগণ তো দূরের কথা , তাবিয়ীনরাও কখনো নবী ( সাঃ ) - সহ কারো জন্ম - দিবস ধর্মীয় গুরুত্ব সহকারে বা পুণ্যের কাজ মনে করে পালন করার কথা চিন্তাও করেন নি । আমাদের যুগে এসে মানুষ কি তাহলে অধিক জ্ঞানী হয়ে গেল যে রাসূল ( সাঃ ) এর দেওয়া নির্ধারিত দুই ঈদের বদলে আরেকটি ঈদ আমরা আবিষ্কার করে ফেললাম ? আর এই নূতন ঈদ বা পুণ্যের দিন সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ্ ( সাঃ ) বা সাহাবীগণ কি জানতেন না , বা বলতে ভুলে গিয়েছেন অথবা গোপন রেখেছিলেন ( নাউযু বিল্লাহ ) ? শায়খ ড . সালেহ ইবনে ফাওযান আল ফাওযান এর মতে , মুসলিমদের দ্বীনকে নষ্ট করার জন্য ফাতিমীয় শিয়ারা এই হারাম বিদআত এর প্রচলন ঘটায় প্রথম তিনটি শ্রেষ্ঠ প্রজন্মের সময়কাল অতিবাহিত হওয়ার পর । এদের পরে সর্ব প্রথম এই মিলাদুন্নবী উদযাপন করে হিজরী ষষ্ঠ শতকের শেষে এবং সপ্তম শতকের প্রারম্ভে ইরবিলের সম্রাট আল - মুযাফফার আবু সাঈদ কাওকাবূরি - যেমনটি বর্ণনা করেছেন ইবনে খালকান এবং অন্যান্য ঐতিহাসিকগণ । আবু শামা বলেন : মসুলে সর্বপ্রথম এটা চালু করেন শেখ উমার ইবনে মুহাম্মাদ আল মালা , পরবর্তীতে ইরবিলের সম্রাট এবং অন্যান্যরা তার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে । এটা সত্য যে এদেশের শতকরা নব্বই ভাগ মানুষই মিলাদুন্নবী ও তার উপজাত দৈনন্দিন মিলাদ মহফিলকে ( যার অর্থ জন্মদিবস অনুষ্ঠান , - কিন্তু প্রতিদিন কার জন্মদিবস ? ) অত্যন্ত পুণ্যের ধর্মীয় কাজ মনে করে থাকেন । তাদের সকলের ধারণা , মিলাদুন্নবীতে গানের মত D " P ¯ কোরাসে সুন্দর সুরে দুআ - দরূদ পড়া হয় , তদুপরি ধর্মীয় আলোচনা হয় - এতে পুণ্য তো হবেই । তবে তাতে দোষ কোথায় ? প্রকৃত পক্ষে এ যে রাসূলুল্লাহ্ ( সাঃ ) প্রবর্তিত ইসলামের কোন অনুষ্ঠান নয় , নূতন উদ্ভাবিত কাজ বা অনুষ্ঠান ( বিদআত ) তা অনেকেই জানেন না । তারা কি কখনো খেয়াল করেছেন যে , মিলাদে গিয়ে কয়েকবার দরূদ পড়ার যে পুণ্যের কথা তারা বলেন তার তুলনায় তারা প্রতি দিন অনেক বেশী দরূদ পড়েন যদি নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামায তারা আদায় করেন ( রাসূলুল্লাহ্ ( সাঃ ) এর উপর ১৭ বার সালাম , ১১ বার সালাত এবং ১১ বার বারাকাত , মোট ৩৯ বার ! - কেবল ফর্য - ওয়াজিব - সুন্নাত পড়লেই ) । ব্যাপার হচ্ছে মিলাদ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে একপক্ষ আর্থিকভাবে লাভবান হন , অপর পক্ষ আত্মতুষ্টিলাভ করেন এই ভেবে যে , মিষ্টি খাইয়ে এবং পয়সা খরচ করে অনেক দুয়া ও পুণ্য অর্জন করে ফেললাম ! দেশের প্রকৃত বিজ্ঞ আলিমগণকে জিজ্ঞাসা করলে তারা অবশ্যই উত্তর দেবেন যে , ঈদ - এ - মিলাদুন্নবী বা মিলাদ মহফিল নামের কোন অনুষ্ঠান ইসলামে আদৌ নেই ! ( মিলাদ মহফিল যদি যথার্থই একটি অতি পুণ্যের কাজ হত , তবে হুজুরগণই তো সর্বাগ্রে তা নিজেরা নিজেদের বাড়ীতে আয়োজন করে আমাদেরকে দাওয়াত করতেন ! ) । কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে , বিজ্ঞ আলিমগণ সমাজে প্রচলিত উদ্ভাবিত কাজসমূহের ব্যাপারে হয় নীরবতা পালন করেন অথবা এক ধরনের সমঝোতা করে চলেন , যেখানে তাঁদের উচিত ছিল মানুষকে সত্য কথা বলে দেয়া । দায় এড়ানোর খাতিরে তাঁদের কেউ কেউ বলে থাকেন , সত্য কথা বললে ফিতনা তথা দ্বন্দ্ব ও গোলযোগের সৃষ্টি হবে ! বিদআত সাধারণত নূতন নূতন বিদআতের জন্ম দেয় এবং মানুষের মধ্যে বিভেদের সৃষ্টি করে । তার প্রমাণ মিলাদ অনুষ্ঠানকারীদের মধ্যে নূতন নূতন কর্মকান্ড সৃষ্টি হওয়া । একদল মিলাদ সমর্থক বলে , মিলাদে বসে দরূদ পাঠ নিষেধ , তাতে গুনাহ্ হবে ; অপর পক্ষ বলে দাঁড়িয়ে দরূদ পড়া নিষেধ , হাদীসে নেই ! এ নিয়ে মারামারিও নাকি হয় । ইদানিং অবার শহরাঞ্চলে ট্রাক মিছিল করে জস্নে জুলুসে ঈদে - মিলাদুন্নবী পালন করা হয় । যারা ঈদ - এ - মিলাদুন্নবী সমর্থন করে আসছেন ( কিন্তু এই জস্নে জুলুসে মিছিল সমর্থন করেন না ) , তারা এখন রায় দিচ্ছেন , ঈদে মিলাদুন্নবীতে ট্রাক মিছিল করা জায়েয নয় ! অর্থাৎ প্রত্যেকে নিজে যতটুকু বিদআত সমর্থন করেন ততটুকু পর্যনত্ম বিদআত নয় ! ভবিষ্যতে রাসূলুল্লাহ্ ( সাঃ ) - এর জন্মদিবস পালনে আরো বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন ও প্রতিযোগিতা হতে পারে - এটা ধরেই নেয়া যায় । কিন্তু রাসূলুল্লাহ্ ( সাঃ ) প্রবর্তিত ( ফর্য , ওয়াজিব বা সুন্নাত ) ইবাদাতে কি নূতন কিছু যোগ হয়েছে ? যদি যুক্তির খাতিরেও ধরে নেয়া হয় যে , এসব কর্মকান্ডে কিছু না কিছু পুণ্য হাসিল হবে , তবে প্রশ্ন করা যেতে পারে , কেউ যদি সারাজীবন প্রতি বৎসর ঈদে মিলাদুন্নবী উৎসব পালন করে , তবে তার থেকে প্রাপ্ত সকল সওয়াব তার একদিনের পাঁচ বেলা জামাতে ফর্য নামায আদায়ের সওয়াব থেকে বেশী হবে কি ? যদি তাই হয় তবে তাকে এর দালিলীক প্রমাণ নিয়ে আসতে হবে , নতুবা সুন্নাতের পথ অনুসরণ করতে হবে । যুক্তির খাতিরে বরং এই সরল হিসাবটি দেখুন : পাঁচ বেলা জামাতে ফর্য নামায = ৫ ফর্য x জামা তের অতিরিক্ত ২৬ = ১৩০ ফর্য এর সওয়াব , আর ( আনুমানিক ৫০ বৎসরে ৫০ বার ) ৫০ মিলাদুন্নবী x ১ কল্পিত নফল = ৫০ কল্পিত নফল এর সওয়াব ! এখানে লক্ষ্যণীয় যে , খৃষ্টানরা তাদের রাসূলের ( ঈসা আঃ ) এর প্রবর্তিত ইবাদাত উপেক্ষা করত তাঁর জন্মদিন ( বড়দিন ) নিয়ে মাতামাতির কারণে ঈসা ( আঃ ) এর জন্মদিন পালনই কার্যত এখন তাদের একমাত্র উপাসনায় পর্যবসিত হয়েছে , আল্লাহ্র কোন আদেশ - নিষেধ তারা আর মানে না । সুতরাং বিজ্ঞ আলিমগণের উচিত , সময় থাকতে মানুষকে সত্য কথা বলে দিয়ে সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়ে বিদআত ও শির্কের পথ থেকে তাদের ফিরিয়ে আনা । চাকুরী হারাবার ভয়ের চাইতে আল্লাহ্কে ভয় বেশী করতে হবে ।
পরিচিত কবেকার সুখস্মৃতিগুলো সব হারিয়েছে শোভা লিপ্ত হয়েছে সর্বনাশা নেশায় , নিভিয়ে জীবনের সব আলো আমিও , কোন এক ফাঁকে , মিশে গেছি দ্রুত , যদিবা মিলে যায় কোন সহজ সরল পথ , হতাশার ক্রুর হাসি তোয়াক্কা না করে যদি বেঁচে থাকা যায় , যদি শূণ্যতা মাঝে পেয়ে যাই বাঁচার অবলম্বন , তবে জীবনের বাকি কেন্দ্রীভূত দুঃস্বপ্নগুলো আর কাঁদাবেনা আমায় , আমার ভীতু কদাকার বীভৎস অথর্বতা বুঝে যাবে , নীচতা কত দামি !
" ওবামাকে যা করতে হচ্ছে , তা হল তাঁর এখন খুবই স্পষ্ট করে প্রমাণ করা দরকার যে , মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে আরও একটি তৃতীয় ঐস্লামিক দেশে সামরিক ভাবে লক্ষ্যহীণ কাজ করছে না . কারণ তাঁকে খুব শীঘ্রই ঘোষণা করতে হবে যে , তিনি দ্বিতীয় দফায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী হতে চান . আর স্বাভাবিক ভাবেই বাড়তি অভিযোগের কোন প্রয়োজন নেই . এমনিতেই তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের সংখ্যা অনেক . মার্কিন সৈন্যদের আরও মৃতদেহ তাঁর কোন দরকার নেই , যা কিনা জনমতকে তাঁর বিরুদ্ধে এক করতে পারে . সব মিলিয়ে , ওবামা একেবারেই শুরু থেকে লিবিয়ার অপারেশন থেকে দূরে থাকতে চেয়েছিলেন . আর নিজেকে এই অনিবার্য আঘাত থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত " .
দৈনিক ইনকিলাব , ভোরের কাগজ , জনকণ্ঠ পত্রিকায় ১ জুন প্রকাশিত . উক্ত খবরের প্রতিবাদ জানিয়েছে সিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লি , । তারা জানিয়েছে মীর কাশেম আলী আমাদের গ্রাহক নন । আমরা আমাদের সব নথিপত্র পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তার টাকা প্রেরণের কোন প্রমান পাই নাই উক্ত সংবাদের তথ্য পুরোপুরি অসত্য । ( সুত্র ৩ জুন নয়াদিগন্ত সহ সকল পত্রিকা ) একটি সিন্ডিকেটেড হলুদ সংবাদ নিয়ে ব্লগে সত্যভাষীর অসত্য কথন , কপি পেস্ট , আর কতকাল ? ? ? ? ? ? ?
অবশ্য আশাবাদী হওয়ার পক্ষেও মত রয়েছে । ব্রাসেলস ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রম্নপের মতে , দক্ষিণ সুদানে যারা সরকার চালাচ্ছে তারা আসলে গত ছয় বছর ধরেই প্রশাসনে আসীন এবং স্বায়ত্ত্বশাসিত কাঠামোর অধীনে সরকার পরিচালনা করেছেন । তারা যখন শুরু করেন তখন লোক বলতে ছিলেন মাত্র দু ' জন , প্রেসিডেন্ট ও ভাইস - প্রেসিডেন্ট । এখন ৩২টি মন্ত্রণালয় , ১৭টি কমিশন ও ১০টি রাজ্য পর্যায়ের সরকার রয়েছে । নতুন সরকারকে কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই । বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে আনা , তেলভিত্তিক অর্থনীতি থেকে বের হয়ে এর বহুমুখীকরণ এবং বিভিন্ন গোত্র ও সামরিক উপদলের মধ্যে রাজনৈতিক শক্তি বণ্টন করার উপায় বের করতে হবে ।
২০০১ - ২০০৪ সময়কালে তিনি মহিলা সমিতির সদস্য হিসেবে আন্তর্জাতিক সংস্থা The Associated Country Women of the World ( ACWW ) এর সেন্ট্রাল এন্ড সাউথ এশিয়ার এরিয়া প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন ৷ আইভি রহমান ২০০৩ সালে বাংলাদেশ মহিলা সমিতির উদ্যোগে ঢাকায় একটি আন্তঃ এশিয়া কনফারেন্স আয়োজনে নেতৃত্ব দেন ৷
অনেকদিন পর আপনাকে আবার খুঁজে পেয়ে বেশ ভালো লাগলো । একেবারে মনের কথা লিখেছেন ।
উয়েল , কথা হইতেসিল নির্বাচন নিয়া , মাগার সৎ - আবাল মানুষ কেমতে জানি নির্বাচনে হান্দাইয়া গেল । অনেকেই সৎ আবালদের ভালো মানুষ বলিয়া থাকেন । আবার অনেকে - ই চাইতেছেন যদু মধু আক্কাছ মোখলেছরা ভালো মানুষের লেভেল লাগাইয়া নির্বাচনে খাড়াক । হুঞ্ছি দেশে নাকি খুব বেশী গরম পরছে এইবার , বিলাতের কি অবস্থা কইতারিনা ।
প্রজন্ম ফোরাম » তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি » ট্রাবলশুটিং » উবুন্টু ৯ . ১০ : ড্রাইভার ইন্সটল করা
ওই ' ফর্ম ' ধরে রেখেই এগিয়ে যেতে চায় বাংলাদেশ ।
মৃদু স্মরে গান শুনছিল ছেলেটি আর ব্লগ পড়ছিল ৷ হঠাৎ ইয়াহু তে আনিকা নক করল ৷ আনিকা হচ্ছে ওর ইউনিভার্সিটির একটি মেয়ে ৷ ছেলেটিকে আনিকা কখনো দেখেনি ৷ অথচ ছেলেটি কি না জানে মেয়েটার সম্পর্কে ? মেয়েটি কোথায় থাকে , ফ্যামিলি , ওর ফ্রেন্ড সার্কেল বলতে গেলে মেয়েটি সম্পর্কে এমন কিছু নাই যে ছেলেটি জানে না ৷ ব্যাপার টা এমন না যে ও একটা মেয়ে দেখে ছেলেটি ওর উপর পারসোনাল ইন্টারেস্ট দেখিয়ে কাজ গুলো করেছে ৷ ছেলেটির স্বভাব ই এমন ৷ মানুষ সম্পর্কে ওর কিউরিসিটি অনেক ৷ মানুষের সাইকোলজি নিয়ে ওর অনেক আগ্রহ ৷ জীবনের প্রতিটি মূহুর্তে ও ওর পারিপার্শ্বিক মানুষ গুলো কে নিয়ে চিন্তা করে ৷ ওদের মানুষিকতা জানতে চায় ৷ আর সেই সাথে তো আছেই কম্পিউটার এর বিশাল দক্ষতা ৷ ওর কম্পিউটার দক্ষতা এত যে কল্পনাতীত ৷
এ তথ্য নিশ্চয় কারো অজানা নয় যে জিয়াউর রহমানের এই প্রথম ঘোষণাটি চট্টগ্রামের রাজনৈতিক মহল মেনে নিতে পারেনি । প্রবীণ রাজনীতিক ও শিল্পপতি একে খান বলেছিলেন , এ ধরনের ঘোষণা বিশ্ববাসীর কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না । শেখ মুজিবের নামে যাতে ঘোষণা দেয়া হয় তিনি তার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন । তিনি এমনও মন্তব্য করেছিলেন যে , জিয়ার এই ঘোষণায় বহির্বিশ্বে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হবে এবং পূর্ব পাকিস্তানের বিভ্রান্তিকর পরিস্হিতিতে এ ধারণার সৃষ্টি হবে যে , এখানে একটি সামরিক অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে । চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তদানীন্তন উপাচার্য ড . আজিজুর রহমান মল্লিকও জিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণায় বঙ্গবন্ধুর নাম যোগ করার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন । এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রণীত হয় জিয়ার দ্বিতীয় ঘোষণা । এই ঘোষণাটিও জিয়া নিজে পাঠ করেন । এই ভাষণেই তিনি বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ।
গেছিলাম বেড়াইতে । যদিও রায়হান ভাই সমবেদনা জানাইছে আমারে , পুরানা বউ নিয়া বেড়াইতে যাওয়ায় । আমি হইলাম সেই প্রতিভাবান , যে পুরানা বউ নিয়া হানিমুনে যায় ।
১৮৮৬ - ১৮৯৩ ১৮৮৬ , ১৮৯০ ও ১৮৯৩ সালে তিব্বত নিয়ে ব্রিটেন ও চীনের মধ্যে চুক্তি হয় । কিন্তু তিব্বতী সরকার সেগুলির বৈধতা স্বীকার করেনি ।
অজিত বলেছেন : বর্তমান যুগে তলোয়ার শুধু ঝাদুঘরে আছে আর আপনার পোষ্টে দারুন কালেকশন
মা , একদিন শিউলি ঝরা সকালে বইয়ের ব্যাগ আমার পিঠের সাথে
রিপণদা ঠিকই বলেছেন । বলতে না বলতেই আপনার কথা ফলে গেল । রহিম আউট । তবে সাকিব এসে গেছে । আমাদেরও একটু নড়েচড়ে বসার সময় হয়েছে ।
এখানে সবাই আপন ভেবে সাহায্য করার জন্য সর্বাত্নক চেষ্টা করে , সেজন্য সেসব বন্ধুদের কে আমি মন থেকে দোয়া করি আর বিম্বাস জাগে প্রানে দিন বদলের । সেসব বন্ধুদের জন্য রইল
লেখক বলেছেন : এটা ঠিক আছে । কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মহিউদ্দিনের মাধ্যমে নিজে জিততে চেয়েছিলেন । তাছাড়া কেউ যদি চট্টগ্রামের নির্বাচনকে দেশের রাজনীতি নয় ভিনদেশের রাজনীতি বলে আত্মপ্রসাদ লাভ করতে চান তাদের জন্য বলার কিছু নেই । তারপরেও দুটি উদাহরণ দিচ্ছি ১ . সরকার দলীয় লোকজন নিজেদের ভরাডুবির কথা নিশ্চিৎ হয়ে ইতোমধ্যে ডিসিসি নির্বাচনকে পিছিয়ে দিয়েছে । ২ . রিহ্যাব নির্বাচনকে বানচাল করে কৌশলে নিজ দলের এমপিকে সভাপতি বানিয়েছে । যাইহোক ইতোমধ্যে তাদের ভিতর নির্বাচন ভীতি ভালভাবেই কাজ করছে এতে কোন সন্দেহ নেই ।
কবিতার প্রথমে দেখা যায় , বোলৎসমান পৃথিবীর দুঃখ - কষ্ট এবং পীড়ন আর সহ্য করতে না পেরে মৃত্যু কামনা করছেন । এর সাথে তার ব্যক্তি জীবনও মিলে যায় , কারণ তিনি সে সময় মৃত্যুই চাচ্ছিলেন । কিন্তু এক সময় ভাষা ব্যঙ্গাত্মক রূপ নেয় । দেখা যায় , তার প্রার্থনা ঈশ্বর শুনেছে , তিনি মারা গেছেন । মৃত্যুর পর তার আত্মা স্বর্গে আরোহন করছে । পথে তিনি আরও অনেক বিশ্বের সন্ধান পান , কিন্তু স্বর্গই মূল লক্ষ্য হওয়ায় ভ্রুক্ষেপ করেননা সেদিকে । অবশেষে স্বর্গে পৌঁছালে পর পরী ও ঈশ্বরের বার্তাবাহকেরা তাকে গান গেয়ে শোনায় । সেই গান তার কাছে বড় একঘেয়ে লাগে । গানটি আরও কিছুক্ষণ শোনার পর তিনি এর সাথে বেটোফেনের সুরের সামঞ্জস্য লক্ষ্য করেন । পরীদের কাছ থেকে জানতে পারেন , গানটি ঈশ্বরের আদেশে বেটোফেনই লিখেছেন । এই প্রেক্ষিতে বোলৎসমান বেটোফেনের সাথে দেখা করতে চান এবং পরীরা তাকে সে পথে নিয়ে যায় । সাক্ষাতে বেটোফেন তাকে জিজ্ঞেস করেন গানটি তার ভাল লেগেছে কিনা । তিনি নিরব থাকেন । বেটোফেন বলতে উৎসাহ দিলে তিনি জানান , তার এখানকার গানগুলো পৃথিবীর মত ভাল লাগছে না ।
মাহমুদ আহমাদী নেজাদ এ সমাবেশে লেবাননকে খোদাপূজারীদের মাতৃক্রোড় ও মুক্ত ব্যক্তিদের ভূমি আখ্যায়িত করে লেবানন জাতির ভূয়সী প্রশংসা করেন ।
১ . লাইভ সিডি বা ইউএসবি ব্যবহার করে উবুন্টু চালু করুন । ২ . যে ড্রাইভে উবুন্টু ইনস্টল করা আছে শুধুমাত্র সেই ড্রাইভটি ওপেন করুন । উপরের টুলবার থেকে Places > > Computer থেকে এই কাজটি করা যাবে । ৩ . এবার অ্যাপলিকেশন মেনু থেকে টারমিনাল ( Applications > > Accessories > > Terminal ) চালু করুন এবং টারমিনালে নিচের কমান্ডটি ব্যবহার করুন ।
আমার একটা কুকুর ছিলো । মেথরপট্টি থেকে কিনে নিয়ে এসেছিলাম দশটাকা খরচ করে । সাদা কালো স্ট্যাইপ্ । গলার কাছে ছোপ ছোপ কালচে দাগ । নতুন সন্তান দত্তক নেবার পর দায় দায়িত্ব বেড়ে গেল । পিতার ভূমিকা যথাযথ পালন রোজ আম্মার ব্যাগ থেকে টাকা চুরি করে গিয়ে বিস্কুট কিনে নিয়ে আসতাম । বিস্কুট খাওয়ানোর পর্বটা চলতো বেশ ভাবে সাবে । কুকুরটাকে সামনে রেখে বিস্কুট টুকরো টুকরো করে ছুড়ে দিতাম । লক্ষ্য করতাম খাওয়ায় কোন অযত্ন হচ্ছে কিনা । কুকুরটা স্ট্রেইট বসে থাকতো । দেখে মনে হতো বাইজাইনটাই মন্দিরে পাথরের বাথানে বসানো দেবীদের মূর্তি । কুকুরটাকে নিয়মিত গোসল করানোর জন্য ঈদের সেলামীর একদশমাংশ খরচ করে শ্যাম্পু কিনে এনেছিলাম । প্রতিদিন ডলা মেরে গোসল দিতাম কুকুরটাকে । কুকুরের গোসল দেওয়া শেষ হয়ে গেলেই আম্মা কানে ধরে আমাকে তুলে নিয়ে যেতেন গোসল করাতো । সারাটা দিন কুকুর নিয়েই পড়ে থাকতাম । মাত্র ছয় মাস বয়সে কে বা কারা যেন বিষ খাইয়ে কুকুরটাকে মেরে ফেলে । আমার সামনে কুকুরটার লাশ এনে ফেলল মেথর পাড়ার আমিনুল । কুকুরটাকে দেখে ভয়াবহ রকমের শকড্ আমি ।
আমার কাছে খুব কঠিন । আমি পারিনি । হয়তো বাংলা ব্লগের কারনে । বাংলা ব্লগে কিভাবে করবো জানাবেন ।
এ্যাকশন নেন ও ভাই মাইক্রোকাতার , সময় নয় এ মুখ ভার করে থাকার ;
প্রথম লিংক সম্পর্কে বলি ! একজন নতুন সদস্য হঠাৎ করে এসে একটা বিষয় না বুঝতেই পারে ! এই ফোরামে যে প্রচুর পরিমানে অফটপিক পোস্ট হয় তা একজন নতুন সদস্য কি করে জানবে ? স্বাভাবিকভাবেই সে মনে করতে পারে যে অনটপিক অর্থাৎ তার পোস্টটাকে নিয়েই বুঝি কথা হচ্ছে ! সে যদি বুঝার ভুল করে থাকে , তাহলে তাকে বুঝিয়ে দেওয়াটাই উচিত , তাকে ব্যঙ্গ করা বা ঋনাত্বক রেপু দেওয়াটা অযৌক্তিক ! এটা একজন নতুন সদস্যকে নিরুৎসাহিত করবে ! তাই আমি এর বিপক্ষে ! এই ফোরামে অনেকেই অতিথী হিসেবে নিয়মিত ভিজিট করে ! তারা রেজিস্ট্রি করে না অথবা রেজিস্ট্রি করলেও পোস্ট করে না ! কিছু মানুষ পড়তেই ভালবাসে - কিছু মানুষ নিজেকে প্রকাশ করতে চায় না ! কিছু মানুষের কনফিডেন্টের অভাব আছে ! তাদেরকে উৎসাহিত করা উচিত ! আর মেহেদী আকরাম কিন্তু বেশ ভাল ভাল পোস্টই করছে ! তার স্বাগত জানাতে আমাদের মধ্যে দ্বিধা থাকা উচিত না ! আর এরকম একটা ঘটনা খুব রিসেন্টলি ঘটেছে যে একজন সদস্যের কিছু জিনিস আরেকজন সদস্য অপছন্দ করে এবং এই বিষয়টা প্রথম সদস্যকে বুঝিয়ে না বলে ঝাড়ি দেয় এবং ঋনাত্বক রেপু দেয় ! এরপর প্রথম সদস্যটি ৪ / ৫ দিন ফোরামে অনুপস্থিত ছিল । এটা খুবই অনভিপ্রেত একটা ঘটনা ! বিভিন্ন মন ও মতের মানুষ থাকে , তাদের চিন্তাভাবনা , অনুভূতির সাথে না মিললেই তাদেরকে আঘাত করাটা ঠিক না ! শ্রদ্ধা নাহয় নাই করতে পারলাম ।
আপনার কথা আর এপ্রোচই বলে দেয় আগের বার বছরের সমাজতান্ত্রিক দুনিয়ার বাসিন্দা আর এখন আরো এক দশক মার্কিন বসিন্দা হয়েও , দুই ব্যাবস্থা আর তার ঐতিহাসিকতা সমন্ধে আপনার বক্তব্যের ভিত্তি বড় দুর্বল , বড় সরল । না হলে কতদিন কোথায় ছিলেন তা দিয়ে আপনার বক্তব্য ঠেকনা দিতে যাবেন কেনো
Download XML • Download text