ben-13
ben-13
View options
Tags:
Javascript seems to be turned off, or there was a communication error. Turn on Javascript for more display options.
একটি দেশের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে অর্থনীতি । আর অর্থনীতির বাত্সরিক দিকনির্দেশনা বলা যায় বাজেটকে । আসন্ন বাজেটকে ঘিরে তাই জনমনে চলছে নানা উদ্দীপনা ও আকাঙ্ক্ষা । সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষই কম - বেশী বাজেট নিয়ে ভাবছেন । বিশেষ করে গৃহিণীরা - যারা ঘরের বাজেট সামলাচ্ছেন , তাদের নজর আটকে আছে জাতীয় বাজেটের দিকে । নূরজাহান আক্তার একজন গৃহিণী । থাকেন শ্যামলীর আদাবরে । আসন্ন বাজেট নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন , ' নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের যে লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তা থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি দেবে এবারের বাজেট এমনটাই আশা করি । বাজারে গেলে রীতিমত হিমশিম খেতে হয় সাধারণ মানুষের । যে চালের বস্তা কয়দিন আগেও ১৫০০ টাকা দিয়ে কিনেছি তা এখন প্রায় ২৫০০ টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে । সবজির বাজারেও একই অবস্থা । যে হারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে সে হারে বেতন তো বাড়ছে না । এক দিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য কিনতেই বেতনের বড়ো একটি অংশ চলে যাচ্ছে । অন্যদিকে বাচ্চাদের স্কুল , যাতায়াতসহ জীবন প্রণালীর প্রতিটি ধাপই ব্যয়বহুল হয়ে পড়েছে । ফলে সীমিত আয়ের লোকজনের পক্ষে জীবন ধারণ করা কষ্টকর । তাই স্বপ্ন বিলাসী নয় বাস্তবমুখী একটি বাজেট চাই । বারিধারা নিবাসী গৃহিণী সুরাইয়া হাসনাঈন দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে আনার পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে এবারের বাজেট বিশেষ দৃষ্টি দেবে বলে আশা করেন । তিনি বলেন , ' বাজার পরিস্থিতি মানুষকে অস্থির করে তুলেছে । সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষই আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে । এবারের বাজেট এই আতঙ্ক থেকে আমাদের মুক্তি দিবে , প্রধান চাওয়া এটি । পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে বাজেটের বিশেষ নজর দেয়া উচিত বলে মনে করি । ' গৃহিণী মিনারা বেগমের বাসা গোড়ানে । বাজেট নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন , ' আমার বাসায় গ্যাস নেই । সিলিন্ডার গ্যাস দিয়ে রান্না - বান্না করছি । এক সিলিন্ডার গ্যাস কিনতেই ১৪০০ টাকা চলে যায় । মাসে ৩ - ৪ টি সিলিন্ডার লাগে কমপক্ষে । গ্যাস সংযোগ যেহেতু দেয়া সম্ভব হচ্ছে না সেহেতু এলপি গ্যাসের ওপর আমাদের নির্ভর করতেই হবে । কিন্তু দামটা হাতের নাগালের মধ্যে হওয়া জরুরি । এবারের বাজেটে এলপি গ্যাসের দাম কমানো হবে বলে আশা করছি । এছাড়া বিদ্যুতের দামও যেভাবে দফায় দফায় বাড়ানো হচ্ছে তাতে করে জীবন নির্বাহ করা কঠিন হয়ে পড়ছে । চিকিত্সা সেবা , যাতায়াত , ভোগ্যপণ্যসহ প্রতিটি খাতই এখন ব্যয়বহুল । কাজেই মুষ্টিমেয় ধনিক শ্রেণীর কথা ভেবে নয় , আমাদের মত নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষের কথা মাথায় রেখে বাজেট করা হবে বলে আশা করি । '
ভারতের ব্যাটসম্যানদের নিজেদের মাটিতে রানের ফুলঝুরি ছুটিয়ে , বিদেশের মাটিতে রানের জন্য খাবি খাওয়ার হাজার নিদর্শন আছে । আবার ভারতের বোলারদের অবস্থাও তাই । ভারতের স্পিনাররা দেশের মাটিতে পারলে প্রত্যেকেই দশ উইকেট নেয় । কিন্তু বিদেশের মাটিতে সেই উইকেট টেকার বোলাররাই যেন স্ট্যাম্প চোখে দেখেন না । বেধড়ক মার খেয়ে তক্তা হয়ে যায় । যা হোক . . .
তখনো শম্ভু মিত্র নেই , ২৪ পাতায় গোটা চারেক সাল বারবার
এদিকে গ্যাস সংকটে একে একে বন্ধ হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র । একাধিক সার উপাদন কোম্পানিতে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে তা বিদ্যুৎ উৎপাদনে দেয়া হয়েছে । গ্যাস না পেয়ে চট্টগ্রামের রাউজান ১৮০ মেগাওয়াট দুইটি বিদ্যুৎ ও শিকলবাহা ১৫০ ও ৬০ মেগাওয়াটের অপর দুইটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র । গ্যাস - বিদ্যুৎ সংকটে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে লোডশেডিং ভয়াবহরূপ নিয়েছে । প্রতিদিন লোডশেডিং হচ্ছে ২০০ থেকে ২৫০ মেগাওয়াট । সেই সাথে শিল্প কারখানায় উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে চরমভাবে । বর্তমানে দেশে গ্যাসের জন্য প্রতিদিন ৬০০ থেকে সাড়ে ৬৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কম উৎপাদন হচ্ছ । বর্তমানে দেশে বিদ্যুৎ ঘাটতি প্রায় ২াহাজার ৫শ মেগাওয়াট । উৎপাদিত গ্যাসের মধ্যে অর্ধেকই ব্যবহার হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনে । অব্যাহত বিদ্যুৎ ঘাটতি মোকাবিবলায় গত এপ্রিল মাস থেকে দেশের বৃহৎ চট্টগ্রাম ইউরিয়া সার কারখানায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রেখে তা দেয়া হচ্ছে বিদ্যুৎ খাতে ।
৮ এপ্রিল রাতে র্যাব সদস্যরা সজীবের কাছে এসে বলে অজু করে আয় । পরে তাকে সূরা ইয়াসিন এবং সূরা আর - রাহমানের কয়েকটা আয়াত দিয়ে তা পাঠ করতে বলে । সজীব তখন বারবার ওই আয়াতগুলো পড়তে থাকে । সজীবকে আটকের একদিন পর অর্থাত্ ৬ এপ্রিল হোসনি দালান এলাকা থেকে র্যাব সদস্যরা আটক করে কাওসার হোসেন রাজীবকে । রাজীবের বয়স ২৪ । প্লাস্টিকের বোতলের ব্যবসা তার । রাজীব ও সজীব সম্পর্কে কাজিন ।
তিনি বলছেন , এটিই হবে তাঁর শেষ বই । দুই বৃদ্ধের জীবন নিয়ে রচিত উপন্যাস । ৯৬ বছর বয়সী লেখক বলছেন , হাতে সময় বেশি নেই । সময় ফুরিয়ে আসছে । তাই শেষ উপন্যাসটি লিখে নিভৃতে যেতে চান তিনি । ' বৃদ্ধ ' এই লেখকের নাম খুশবন্ত সিং । ভারতীয় ঔপন্যাসিক ।
( গ ) তাহার িনুপদস্থ কোন সদস্যকে সংগঠনের শৃংখলা ক্ষুণ্নকারী কোন আচরণে প্রশ্রয় দেন ;
আপনার কি মনে হয় ? পোস্টটি করা ছিলো ২০০৮ সালে
১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দ । স্বামী বিবেকানন্দ তখন লন্ডনে বেদান্ত প্রচারে রত । সে সময় মার্গারেট নোবলও এসেছেন লন্ডনে শিক্ষিকার চাকরি নিয়ে । ছোটদের পড়িয়ে বড় আনন্দ পান তিনি । কয়েক বছর চাকরির পর নিজেই একটা স্কুল খুললেন । শুধু পড়াশোনা নয় , তাঁর মনে হল , শিশুমনের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে অঙ্কনশিল্পেরও প্রয়োজনীয়তা আছে । তাই রং - তুলি নিয়ে ছোটদের সঙ্গে ছবি আঁকাতেও মেতে ওঠেন তিনি ।
আমেরিকা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যোগ দেয়ার কিছুদিন আগে সিনেমাটি মুক্তি পায় । বিষয়বস্তু হিটলারের পোল্যান্ড দখল । পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারস - তেই প্রায় পুরো কাহিনী , শুরু এবং শেষের কিছু অংশ লন্ডনে । হিটলার কিভাবে ওয়ারস - তে আসলেন তার ব্যঙ্গাত্মক ব্যাখ্যাটিই সিনেমার অন্যতম সেরা রম্য দৃশ্য । হঠাৎ দেখা যায় , ওয়ারস - র রাস্তা ঘাটে সব মানুষ কাজ ফেলে কিছু একটা অপলক নেত্রে দেখছে , অগ্রসরও হচ্ছে সেদিকে । ক্যামেরা মুভ করলে পর বোঝা যায় , তারা দেখছে হিটলারকে । জার্মানি এবং পোল্যান্ডের মধ্যে যখন বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ঠিক সেই সময় হঠাৎ হিটলার কোত্থেকে উড়ে এসে একেবারে রাজধানীর মধ্যস্থলে জুড়ে বসল সে এক রহস্য । তাও আবার সে সম্পূর্ণ একা । একটু পরেই রহস্য উন্মোচিত হয় :
এনভেটো . কম ওয়ার্ডপ্রেসকে সেলিব্রেশনের জন্য তারা আজকেই কিছু নতুন এবং নিত্য ডিজাইনের কিছু ওয়ার্ডপ্রেস আইকন প্যাক ছেড়েছে একদম ফ্রীতে । আইকনগুলো এতোটাই সুন্দর যে আমি আপনাদের সংগে না শেয়ার করে থাকতে পারলাম . . . . .
লেখক বলেছেন : মনপুরাতে পাওয়া যায় চিত্রল হরিন - যা সুন্দর বনের অন্যতম আকর্ষন । ১৯৭৯ সনে ততকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মাত্র ৪ জোড়া চিত্রল হরিন মনপুরার বনে ছেরেছিলেন । এখন সেখানে হাজার হাজার হরিনের অভায়ণ্যে পরিনত হয়েছে ।
তৃতীয়ত : মাঝে মাঝে চেয়ার থেকে উঠে গিয়ে চোখে জলের ঝাপটা দিন ৷ সব থেকে ভালো হয যদি আপনি অ্যান্টি গ্লেয়ার চশমা পড়ে নেন ৷ এতে আপনার চোখের সমস্যা কম হবে ৷
চট্টগ্রাম , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : একসঙ্গে এতো সহপাঠীর মৃত্যুতে বার বার মূর্ছা যাচ্ছে . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
লেখক বলেছেন : নামকরনের স্বার্থকতা পেপার সারাজীবনই নানা রকমের লিখতে হবে , আপনাদের লাইনে তো আরো . . . কাজেই যখনই আসুক , কাজে আসবেই ।
লাইনো টাইপে ( ১৯৩৫ ) আমরা এই রীতি ফিরে পেয়েছিলাম , সেটা কোলকাতার আনন্দবাজারে শুরু হল কিন্তু তা আবার হারিয়ে গেল ফটোটাইপ সেটিং ( পিটিএস ) শুরু হতেই কম্পিউটার কম্পোজিং ( ১৯৭৯ / ৮০ ) আমাদের আবার যুক্তবর্ণ লেখার ব্যবস্থা বা লজিককে পিছিয়ে দিল আনন্দবাজার জানাচ্ছে তাঁদের বাংলা ফন্ট তৈরির কাজে সাহায্য করেছেন মিস ফিয়োনা রস এই ইংরেজ ভদ্রমহিলা নাকি বাংলা লাইনো টাইপ নিয়ে কাজ করছিলেন আসলে পিটিএস তথা কম্পিউটার কম্পোজিং আমাদের পিছিয়ে দিল , নাকি আমরা বিশেষ কারণে পিছিয়ে গেলাম , পিছিয়ে যেতে চাইলাম ? মূল কারণটা হল পেঁচিয়ে দলা পাকিয়ে লিখলে জায়গা কিছুটা কম লাগে তাতে খরচা কম , আয় বেশি , মুনাফা বেশি ক্ষতি হল বাংলাভাষার এবং বাঙালি জাতির সেই বোধটা এখন অন্তত ফিরে আসুক এমনি করে পেঁচিয়েই যে লিখতে হবে এমন নয় , আরও একটু যুক্তিশীল হতে বাধা নেই যেটা লাইনো টাইপে বেশ অনেকটা এসেছিল বাংলায় যুক্তবর্ণ হয় তিন রকম ( ১ ) দুই বর্ণ ( ২ ) তিন বর্ণ ( ৩ ) চার বর্ণ দুই বর্ণের কমে তো আর যুক্তবর্ণ হতে পারে না , তেমনি চার বর্ণের বেশি বর্ণ মিলে বাংলায় যুক্তবর্ণ হয় না অন্য ভাষায় হতে পারে দীর্ঘদিন ধরে অনুসন্ধান করে আমি যুক্তবর্ণের যে তালিকা তৈরি করতে পেরেছি তাতে ( ১ ) দুই বর্ণ মিলিয়ে যুক্তবর্ণ পয়েছি ২১১টি , ( ২ ) তিন বর্ণ মিলিয়ে যুক্তবর্ণ পয়েছি ১৬৮টি , আর ( ৩ ) চার বর্ণ মিলিয়ে যুক্তবর্ণ পয়েছি ১৬টি দুই বর্ণ = ২১১ , তিনবর্ণ = ১৬৮ , চার বর্ণ = ১৬ সর্বমোট = ( ২১১ + ১৬৮ + ১৬ = ) ৩৯৫ বাংলায় মোট যুক্তবর্ণ আছে অন্তত , তিনশত পঁচানব্বই এই হিসেবে অবশ্যই হেরফের হতে পারে তা ছাড়া যুক্তবর্ণ কাকে বলব তার উপরেও এটা অনেকটা নির্ভর করে নির্ভর করে যুক্তবর্ণের প্রাচীন ধারণা এবং যুক্তবর্ণের আধুনিক ধারণার উপরেও একটি উদাহরণ দেই ' অঙ্ক ' শব্দটি এখন লেখা চলে ' অংক ' দুই বর্ণ মিলে ' ঙ্ক ' যুক্তবর্ণ ঠিকই , কিন্তু " ংক " সমাবেশকে কি যুক্তবর্ণ বলা হবে , যদিও সেখানে দুটি ব্যঞ্জনবর্ণ মিলিত হয়েছে ? যেমন ' অহং ' লিখতে " হং " যুক্তবর্ণ হবে কি , আবার - - অহঃ , গঁদ , রঁদা ( Rodin ) , এখানে হঃ , গঁ , রঁ এগুলো যুক্তবর্ণ বলে গৃহীত হবে কি ? আরও মজার ব্যাপার আছে সরকার , দরকার কথাগুলি কি সর্কার , দর্কার - - এভাবে লেখা যাবে ? কোলকাতা কি ' কোল্কাতা ' লেখা যাবে ? যেমন লেখা যাচ্ছে উলটো , পালটা আগে লেখা হত উল্টো , পাল্টা সুতরাং আগে দৃষ্টিভঙ্গী ঠিক করতে হবে কাকে ঠিক যুক্তবর্ণ বলা হবে অর্থাৎ লেখালিখি ঠিক কীভাবে করা হবে তার উপরে নির্ভর করছে বাংলায় ক ' টা যুক্তবর্ণ আছে বা হবে উৎকট , উৎপাত লিখতে যদি উত্কট , উত্পাত লিখি তবে তাতে বাধা কী ? খণ্ড - ত ( ৎ ) তো অর্ধ - ত [ কল্পনা করা যাক না - - এটি কি এমনি করে বিবর্তিত হয়েছে ? ] , তাই সেখানে যুক্তবর্ণ করে ত্ক , ত্প লিখতে বাধা কী ? , সে চুক্তি মতোই তো লেখা পড়া চলবে কোনও একজনের মতের উপরে চলতে পারে না তেমন হলে বিশৃঙ্খলা হবে বাংলা বানানে যে এত গোল , তার মূল কারণ সেটাই , যে - যার নিজের মতো করে আমরা চলতে চাইছি ফলে পদে পদে বানান ভুল আসলে এটা ভুল না বলে , বিশৃঙ্খলা বলাও যায় ভাষাবিজ্ঞানী ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহর যার সদস্য ছিলেন সেই ' পূর্ববঙ্গ সরকারি ভাষা কমিটি ' ( ১৯৪৯ ) পূর্বপাকিস্তান আমলে বাংলা ভাষা ও বানান নিয়ে যে সুপারিশ করেছিলেন সেই অগ্রগত , উন্নত ও কাম্য প্রয়াস কার্যকর হয়নি , করা যায়নি করলে আজ বাংলাভাষা আরও অনেক এগিয়ে যেত অবশ্য তা কার্যকর না হবার পিছনে তৎকালীন বিক্ষুব্ধ সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি দায়ী বাংলাভাষার প্রতি বাঙালির ভাবাবেগ এর পিছনে প্রবলভাবে কাজ করেছে যখন বাংলায় ছাপা শুরু হয়েছিল তখনও এক বিরাট বাধা তার সামনে এসে দাঁড়িয়েছিল তা হল হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ছাপাখানায় ছাপা হওয়াতে তা ধর্মপ্রাণ মানুষ বর্জন করেছিলেন কারণ ? ম্লেচ্ছদের যন্ত্রের ছোঁয়া লেগে ধর্ম তাতে কলুষিত হচ্ছিল সেই কঠিন বাধা উত্তরণ করা গেছে দুরন্ত কৌশলে এখন শুনে হাস্যকর ছেলেমানুষী মনে হবে ছাপার কালির সঙ্গে পবিত্র গঙ্গা জল মিশিয়ে ছাপা শুরু করাতে ধর্মীয় গোঁড়ামি কমেছিল এই কৌশল না করলে বাংলা ছাপার কপালে অনেক দুঃখ ছিল বাংলা ভাষা ও বানানে ১৯৪৯ - এর পূর্ববঙ্গীয় সংস্কারে দুর্গ্রহ কিন্তু এড়ানো যায়নি কবে কেমন করে যে যাবে , তা গভীরভাবে ভাবতে হবে সেখানেও দরকার হলে গঙ্গাজল , অথবা পীরের পরা পানি ছিটোতে হবে যে রোগের যে ওষুধ জল - বিদ্যুৎ নিয়ে একবার গুজব রটেছিল যে , চাষের জন্য যে সেচের জল নদী থেকে পাওয়া যায় তার শক্তি জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের কালে শুষে নেওয়ায় ও - জলে কোনও কাজ হবে না [ বিদ্যুতের সঙ্গে জলের কোনও সম্পর্ক নেই , জলের তীব্র বেগ কেবল বিদ্যুৎ - যন্ত্রের টারবাইন ঘোরাতে কাজে লাগানো হয় ] অশিক্ষা কুশিক্ষা নিরক্ষরতার অভিশাপ আমাদের পদে পদে পিছিয়ে রাখছে সে বিপদ অতিক্রম করার সেই রকম পথই নিতে হবে যা দেশের মানুষ সহজে বুঝতে পারে , নিতে পারে অগ্রগতির স্বার্থে তাই ভাষা সংস্কার , বানান সংস্কার আটকে রাখা যাবে না রাখলে , রাখতে হলে - - জাতি পিছিয়ে পড়বে তার ঘোষিত নীতিতে বাংলাদেশের বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট বিজ্ঞানী . ওআরজি biggani . org যেমন জানায় - - " প্রযুক্তি গ্রহণে দেরী করলে দেশ পিছিয়ে যাবে " অবোধেরা নাহয় সেটা বুঝবেন না , বোধসম্পন্ন মানুষেরা কেন থমকে যাবেন ? ভাষা - সংস্কার , বানান - সংস্কার কাজে কেবল অবোধেরা বাধা নন , বোধসম্পন্ন মানুষেরাও মস্ত বড় বাধা কেবল তা অনুমান নয় , তেমন উদাহরণ শোনা গেছে , তেমন উদাহরণ দেখা গেছে
আসসালামুআলাইকুম । আশা করি সবাই ভালো আছেন । দয়া করে যদি আমাকে কেউ সাহায্য করতেন তাহলে খুব উপকৃত হতাম । আমার PAYPAL এ একটা একাউন্ট আছে যা খোলার সময় আমি ইন্ডিয়ান ঠিকানা ব্যবহার করেছিলাম । একাউন্ট টি খোলার পর যেহেতু আমার কোন CREDIT CARD নাই , তাই আমি একটা VIRTUAL CREDIT CARD কিনে একাউন্ট টি VERIFIED করি , তারপর এতে টাকা [ . . . ]
গত ২৭ জানুয়ারী , ২০১০ সকাল ১০টায় জাতীয় কন্যাশিশু এডভোকেসি ফোরামের উদ্যোগে এবং স্যাপ - বাংলাদেশ ও টিএমএসএস - এর সহযোগিতায় বাৎসরিক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ক এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় ৷ দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় বিভিন্ন সংগঠন ও ফোরামের বিভিন্ন কমিটির প্রায় ৭০ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন ৷ কর্মশালার শুরুতেই উদ্বোধনী অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ৷ এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় কন্যাশিশু এডভোকেসি ফোরামের সহ - সভাপতি অধ্যাপক লতিফা আকন্দ ৷ স্যাপ বাংলাদেশের প্রোগ্রাম ডিরেক্টর জনাব দেলোয়ার হোসেন কর্মশালার উদ্বোধন ঘোষণা করেন ৷
" ২৮ মে মেয়েটি টি - শার্ট ও স্কার্ট পরে একা পড়তে আসে । " এই কথা উল্লেখ করে প্রথম আলো আসলে কি প্রমান করতে চাইলো ? মেয়েটার দোষ নাকি পোষাকের দোষ - পোষাকের দোষ হবার কথা না কারন এরাই তো সাপ্তাহিক সাপ্লিমেন্টে ' চিপা জিন্স ' এর উপর কাভার স্টোরি করেপরিমল ধোঁয়া তুলসী
সৈযদ আশরাফুল ইসলাম , একটিং ইনএকটিভ সাধারন সম্পাদক , বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ । ২০০৭ সালের জানুয়ারীর ১১ তারিখে বাংলাদশে যখন সিডর হানা দেয় , তখন দলীয় সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক জেলে , কথিত দুর্নীতির দায়ে । সিডর যখন হানা দেয় রাষ্ট্র তখন লন্ডভন্ড । রাজনৈতিক দল গুলো সোজা কথায় ছ্যারাবেরা অবস্থায় । একে ধরে তো ওকে মারে । এমন বিভিষীকা ময় অবস্থায় নতুন আজাব নাযিল হয় সংস্কারপন্থী নাম দিয়ে , রাজনীতিতে চলে বিশ্বাস অবিশ্বাসের খেলা । চরম সংকটে । ঘরের শত্রু সব বিভীষণকে চেনা দায় হয়ে পড়ে । বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কান্ডারী তখন একজনই ফ্রন্টে । তিনি জিল্লুর রহমান , বয়োবৃদ্ধ । তিনি যেভাবে বিবর্ন হাতে শক্ত করে হাল ধরেন এবং রাজনীতিতে তিনি কতটা পটু সেসময় তিনি তার স্বাক্ষর রেখেছেন । সাধারন সম্পাদক জেলে । জেলে থেকে নির্যাতনের কারনে হোক আর যাই হোক নিজ দলের সভাপতির নামে নানান কুৎসা রটালেন । সিনিয়র যুগ্মসম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম তখনো স্বভাব গত ভাবে আমেরিকায় অবস্থান । এর পরেই আছেন মুকুল বোস । যিনি সংস্কার পন্থী নাম দিয়ে দল ভাঙ্গার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত । জিল্লুর রহমান দলের এই অবস্থায় মুকুল বোসকে থামাতেও পারছেন না , কারন তার জন্য যে প্রসেস দরকার সংগত কারনেই সম্ভব ছিলো না । একমাত্র ভরসা সৈযদ আশরাফুল ইসলাম । তাকের আনিয়ে নিলেন প্রবাস থেকে । অনেক শেখ রেহানার নেপথ্যে কার্যকারিতার কথাও বলেন তখনকার রাজনীতিতে । আশরাফুল ইসলাম তার দায়িত্ব উৎরে গেলেন । সংস্কারপন্থীরা দুমড়ে মুচড়ে গেলেন , জিল্লুর , আশরাফুল , রেহানার রাজনীতিতে , সাথে আওয়ামীলীগের তৃনমূলে অবদান অনস্বীকার্য ।
স্কুল সূত্রে জানা যায় , উপজেলার রূপপুর ইউনিয়নের ধোবাকোলা করনেশন উচ্চ বিদ্যালয়ে সোমবার সকাল ১১টার দিকে কয়েক ছাত্রী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পরে । ছাত্রীরা প্রথমে গলা , কপাল ও বুকে ব্যাথা অনুভব করে কিছু সময়ের মধ্যে শরীরে হালকা কাঁপুনি দিয়ে জ্ঞান হাড়িয়ে ফেলে ।
লেখক বলেছেন : ভাইয়া , ঠিক বুঝলাম না কোন নাটকের কথা বলছেন ? একটু খোলাসা করে বলুন . . . . . .
রবি ঠাকুরের শেষের কবিতায় লেখা ' কেতকীর সঙ্গে আমার সম্বন্ধ ভালোবাসারই , কিন্তু সে যেন ঘড়ায় তোলা জল । প্রতিদিন তুলব , প্রতিদিন ব্যবহার করব । আর লাবণ্যের সঙ্গে আমার যে ভালোবাসা সে রইল
রিভাইভালিস্ট ! ও কি এখনো আছে না গেছে ? ওকে যত্ন করে পুন্দানো হয়েছে তো ? আহা . . . বাছাকে কতদিন পর দেখলুম !
২৮ ই অক্টোবর ২০০৬ হল মুক্তাঙ্গনে জামাত আর ১৪ দলের মধ্য কি হয়েছে এটা ত আমরা সবাই জানি । অনেক আগে ১৪ দলের ডাকা সমাবেশের একই দিনে , একই সময়ে , একই পল্টন ময়দানে জামাত কেন সমাবেশ দিল ? সেদিন সকালে তারা রাস্তার মোড়ে , মোড়ে অস্ত্র , বন্দুক নিয়ে কেন অবস্থান নিল ? কীভাবে বন্দুক নিয়ে গুলি করা হল । শিবির নেতার সেই চিৎকার করে বলা ' বন্ধুরা তোমরা বৃষ্টির মত গুলি বষর্ন কর , তোমরা মরলে শহিদ বাঁচলে গাজী " । জামাত সেদিন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম দখল করে সেখান থেকে নিরীহ মানুষদের গুলি করে হত্যা করেছে । সাধারণ মুসুল্লিদের নামাজ পরতে দেয় নাই । ইমামকে আজান দিতে দেয় নাই । এদের আসল কাজ হল কীভাবে ইসলামকে ছোট করা যায় । এরাই তারা যারা একাত্তুরে মসজিদে ঢুকে পবিএ কোরান শরিফ পরা অবস্থায় মুসল্লিদের গুলি করে নির্মম ভাবে হত্যা করেছে ।
উৎসর্গ পঙক্তি : বাতাস বুঝিনি বলে বসেছি শিকড় তলে হাজার জলের ব্যথা পড়ছি নতুন জলে . . এও তো নতুন বোধনের পাড়ি . . এও তো জগৎলিপি . . জখমিত ধ্রুবতারা গীতি . . এ নব ত্রিকাল জাল এ নব গানের বাড়ি তারই জন্য উদয়াস্ত স্বপ্নাকাশে ধাই . . বাতাসেরও ধারণাতীত মেঘ ভর্তি ' হাই ' বলে ভাসাই উনপঞ্চাশ বর্ণ উদাস থিম . . . যেন সে আগুন পানা স্বপ্নাদ্যের দিন ! যেন সে বাংলা ডানা রক্তজয়ী ধুমতানানানানা ! তারেই বলি জগৎজয়ী বাংলা মা তুই রক্তভেজা শ্রেষ্ঠ লিপি শ্রেষ্ঠতম বই । তোকে পড়তে - পড়তে মন পোড়ে আর মন ভিজে যায় হাজার পাতার । তুই আমাদের এপার - ওপার এক করা প্রাণ । গানের অধিক গান । গানের পাশেই খোলা খেলাধুলোর গাঁ । গাঁয়ের পাশেই চিতা ছমছমে মনটলা . . সেও বুঝি কার মিতা । সেও বুঝি কার মনো জিয়া টানে দিনরাত্রি এক করা সব বর্ণমালা জানে । জানে অগ্নিঝরা পথের খবর যত ঝর্ণা সম রক্তধারায় লিখেছে যে কত বাংলামায়ের অজর গাথা . . বাংলাভাষায় . . স্বপ্ন মাখা । বুঝি হাজার বছর ধরে বুঝি হাজার চিতার ' পরে আজ ঢালতে এসেছি জল . . জ্বালতে এসেছি শিখা তুর স্বপ্ন কলরবে . . তার পার থেকে পার ছুঁয়ে তার হৃদিজলরেখাভার ছুঁয়ে বসেছি সত্যের পাশে । বসেছি সন্ধের অনন্ত গন্ধের পাশে । বলি : ও মন চিনেছ শিশুতোষ ঘোর ? বলি : ও মন চিনেছ প্রথম প্রহর ? বলি : ও মন ভেঙেছ যোজনমুখর দূর ? বলি : ও মন সেধেছ অবাঙমুখর সুর ? দূর কিন্তু দেখে যাচ্ছে সব ! সমস্ত দু : খের ' পরে ভেসে ওঠা বালুচরে দু : খহীন স্বপ্নাদ্যের শব ! তারে কি বলব সব ! তারে কি বলব শব ! বলব বলেই এই এতকাল শেষে ধরেছি সন্ধের হাত গান ভালবেসে । শেষতক তবেতো হলোই ফেরা এই এষণায় দেশে - দেশে ঢঁ্যাড়া পিটিয়ে তবেই যাব মা সান্ধ্যরাগে ! শ্যামের বাঁশরী ছাড়া কি বেদনা জাগে ! জেগেছিল বটে মা তোমার সকল দেশের সেরা সে মেঘমল্লার . . আজও বাজাই সেই সনাতন রাগ . . আজও তোমায় চাই . . শ্যামলিম . . শতভাগ . . শতভাগ ! এই যে জগৎভার এই যে জয় ও হার ও মা মনে আছে তোর পদচি্েহ্ন প্রথম দেখার ঘোর ! আমার ছিলনা আদিখ্যেতা ছিলনা অভিজ্ঞা অশ্রুজেতা কেবল দু ' দশ ক্রোশ হেঁটে আসা কেবল হঁ্যা ও না দুইয়ের মধ্যবতর্ী চাষা ! তারও বিস্তর সূর্যাস্তের পর সবুজিয়া আসঙ্গের তীব্র কিছু স্তর কিছুটা অচিন আনন্দনের সেতার . . আশাবরী থইথই অধরা সে ভার মা তোর আকাশতল আলো করে বলে : আমি তোমার মরণ জলেস্থলে . . আবার জীবদ্দশায় মুগ্ধ বই ! ছায়াগন্ধি পাতায় - পাতায় বন্ধু হই ! পাতা ও ছায়া মা তোমায় বড়ো ভালবাসে . . প্রার্থনারও ব্যাপক হৃদয় ভালোবাসে । যেন আলোকভাসান করতলে ফুলেল ভাষায় কথা বলে . . মা তোমায় মনে পড়ে . . মা তোমায় মনে পড়ে ।
ইসলামের আগমনে নারীর প্রতি এ জঘন্য অত্যাচারের অবসান ঘটে । নারীর জীবনে আসে অনেক পরিবর্তন । আল্ল াহ তায়ালা পবিত্র কুরআনের মাধ্যমে নারীর প্রতি সম্মান প্রদর্শনের ঘোষণা দেন । এভাবে ইসলামই সর্বপ্রথম নারীদেরকে সমাজে স্বাধীন , সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার পথ প্রদর্শন করে ।
সূত্রটি জানায় , শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১০ সালের ৪ আগস্ট ' কয়রা মহিলা কলেজ ' জাতীয়করণের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় । কিন্তু যশোর শিক্ষা বোর্ড অধিদপ্তরকে জানায় যে , ' কয়রা মহিলা কলেজ ' নামে কয়রা উপজেলায় কোনো কলেজ নেই । এ অবস্থায় কলেজ সরকারি করণের প্রক্রিয়া থমকে গেছে ।
microworkers থেকে paypal / mooneybookers এ টাকা আসতে কত দিন সময় লাগে ?
শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন : কার কবিতার সাথে কেমন মিল মিল লাগছে ।
সোমবার সকাল ১০ টায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে সদর হাসপাতাল অডিটোরিয়ামে রংপুর পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর আলোচনা সভার আয়োজন করে ।
নিঃসীম পৃথিবীতে কথা বলার মানুষ পাই না বলেই হয়ত কলম ধরলে কলম আমার চিন্তার আগেই এগিয়ে চলে … মনের জানালাগুলো খুলে যায় , আর আমি নিজের ভেতরের বদ্ধ হয়ে থাকা চিন্তাদের অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি দেই । এতক্ষণ , এতদিন যেই অনুভূতিরা গুমরে মরছিল , তাদের আর্তনাদ সইতে না পারলে লিখতে বসে পড়ি । হতে পারি আমি একজন মানুষ হিসেবে খুব সামান্য , কিন্তু একটু প্রশান্তি কে না চায় !
আগেরদিন ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলাম , " Eid Sucks . . . " । বলার সঙ্গত কারণও ছিল । প্রতিবারের মতো এবারও মামু - খালা - আপু - ভাইয়াদের বাসায় শিডিউল করে দাওয়াত । দেখে মনে হয় ট্রেনের টাইমটেবিল , সকালে মামুর বাসা , দুপুরে আপুর বাসা , রাতে ভাইয়ার বাসা , পরেরদিন সকালে আমার বাসা , দুপুরে আরেক মামুর বাসা , রাতে আরেক ভাইয়ার বাসা . . . ইনফিনিট লুপ । সবচাইতে বাজে ব্যাপার হলো , সবার বাসাতেই কমপক্ষে একবার গিয়ে হাজিরা দিয়ে আসতে হবে । দল বেঁধে গেলে যাওবা কিছু আনন্দ পাওয়া যেত , ভাগ্নে - খালা - আপু - দুলাভাই বেশ কয়েকজন দেশান্তরী হওয়াতে এবারের ভবিষ্যতবাণী যে কেউ দিতে পারতো - - জমবে না ! তার উপর ঈদের আগের রাতে মা ' র সাথে মন কষাকষি শুরু হলো । আমার দায়িত্ব ছিল সবাইকে আমাদের বাসায় দাওয়াত দেয়া । সোশালাইজিং . . . এই জিনিসটা আমাকে দিয়ে হয় না । আমি কয়েকবার আম্মাকে বোঝানোর চেষ্টা করলাম , " দেখো আম্মা , আমারে কি কখনো দেখছো বন্ধুদের ফোন করে কখনো কি খবর - কেমন আছস টাইপ খবর নেই ? " আম্মার যুক্তি হলো , " আগে করস নাই , এখন ঘাড়ে চাপলে করবি না ? " অকাট্য যুক্তি . . . কিন্তু ঘাড়ে চাপলো কই ? আমার জায়গায় আমাদের বাসা থেকে অন্য কেউ এই ফোনটা করলেও তো হয় । তার উপর মেজাজ আরো একটু খারাপ হলো যখন শুনলাম ঈদের পরেরদিন নতুন দুলাভাই ঢাকা আসবে , তাকে সঙ্গ দিতে হবে দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত । এইসময়ে মোটামুটি কয়েক বাসা রাউন্ড মারতে হবে । ঈদের পরেরদিন সন্ধ্যায় ঐতিহ্যগতভাবেই এক্স - আইডিয়াল ' ০৪দের গেটটুগেদার । বছরে এই একটা দিন কেউ নষ্ট করতে চায় না . . . অন্তত আমি না ! এবার দুলাভাইয়ের নিখুঁত টাইমিংয়ে সেই প্ল্যানও পণ্ড হবার পথে । সুতরাং ঈদের আগের দিন মনে হতেই পারে , Eid Sucks . . .
ইবনে কাথিরের তাফসিরে ৭২ টি হুরের উল্লেখ আছে যেটি তিনি মহানবীর ভাষ্য বলে দাবী করেছেন ।
লেখক বলেছেন : হুম , টাইটানিকের দৈর্ঘ্য ছিল মাত্র ৮৮২ ফিট
ছোটবেলায় গোল ডায়াল ঘুরিয়ে করতাম যে ফোন , তা এখন হয়ে গেছে ব্যক্তি পরিচয়ের অংশ । না থাকলেই নয় একটা নম্বর - কারো আবার দুটো , তিনটে । দেশে ফেলে আসা বন্ধুদের একেকজনের নম্বরের কালেকশন । সেই যে ইয়াহু দিয়ে শুরু করেছিলাম প্রথম একটা মেইল অ্যাড্রেস খোলা , তা এসে স্থায়ীভাবে ঠেকেছে গুগল মেইলে মানে জিমেইলে - আছে নিজস্ব ডোমেইনও একটা । বাংলায় দুটো লাইন লিখে কোন এক পুরনো শুভাকাঙ্খীকে পড়তে বলে কয়েকবার ঝাড়ি খেতে হয়েছিল এনকোডিং আর ডিকোডিং সমস্যা নিয়ে । আর এখন অভ্যস্ত আঙুলে ভালবাসা বুনে চলি বাংলা অক্ষরে । ডিজিটাল হয়ে গেছে ভালবাসা , বন্ধুত্ব , আর আমাদের মনন । মুখোশ পড়ে দিন - তারিখ ধরেবেঁধে এখন আমরা বন্ধুস্মরণ দিবসে বলে উঠি , বন্ধু , কেমন আছিস , কিংবা বাবাদিবসে , আয়্যাম মিসিং য়্যু , ড্যাড ! আমরা বদলে গেছি আমাদের পৃথিবীসহ । বেনিয়া আর কর্পোরেট , টেলি কম্যুনিকেশন সার্ভিস প্রোভাইডারদের তৈরি করা চাকুরির বাজারে আমরা আমাদের স্মার্টনেসের বিনিময়ে ক্যারিয়ার কিনি । কিনি ভবিষ্যত । বিকিয়ে দেই ঘাসফুল আর নদীর জন্যে আমাদের ভালবাসা ।
ছেলেটি বন্ধুত্বের বেশি কখনো কিছু শোনাতে চায়নি , কিন্তু স্বপ্ন দেখাতো । বলতো ,
আপনার অতিরিক্ত ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পেন্ডিং আছে ওগুলো হয় এক্সেপ্ট করান নয় ডিলিট করেন ব্যাস সমস্যা সমাধান ।
ক্রসফায়ারের নামে বিচারবহিভর্ ' ত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে বাংলাদেশী ' ডেথ স্কোয়াড ' খ্যাত র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন ( র্যাব ) - কে প্রশিক্ষণ দিয়ে বেকায়দায় পড়েছে ব্রিটেন । প্রশিক্ষণ দেয়ার খবর উইকিলিকসের মাধ্যমে ফাঁস হওয়ার পর এমনিতেই বিব্রত ছিল বৃটিশ সরকার । তার ওপর শনিবার বিএনপির এমপি সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে নির্যাতনে সহযোগিতা করার অভিযোগ এনে তার ছেলে ব্রিটিশ নাগরিক ফায়াজ কাদের চৌধুরী সে দেশের আদালতে ' লিগাল চ্যালেঞ্জ ' করায় এবার কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হচ্ছে ব্রিটেনকে । চৌধুরী পরিবারের পক্ষে ব্রিটেনের আদালতে দায়েরকৃত চ্যালেঞ্জে আইনজীবী ফিল শাইনার উল্লেখ করেন , সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে গ্রেফতার ও নির্যাতনকারী র্যাবকে বিভিন্নভাবে নির্যাতনের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদের প্রশিক্ষণ দেয় ব্রিটেন । তাই আন্তর্জাতিক …
তাহলে ধর্মের মত একটা সেন্সিটিভ ব্যপার নিয়ে এভাবে বাজে ভাষায় ব্লগ লিখবে তাতে মডু প্যানেলের কিছুই করার নাই ? নাকি সাকারাস মার্কা ব্লগার ছাড়া আপনাদের এই ব্লগ ফ্লপ করবে সেই ভয়ে সেটা করেন না ? দার - ওয়ানের কাছ থেকে উত্তর আশা করছি ।
* ইতিহাসের সুদৃঢ় পরম্পরা দ্বারা প্রমাণিত যে , কুরবানীর এই ঘটনা মক্কার হারাম এলাকায় সংঘটিত হয়েছে । কুরবানীর আদেশ পালনের সময় শয়তান যে তিনটি স্থ ানে কুমন্ত্রণা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল এবং ইবরাহীম আ . প্রত্যেকবার তাকে ৭টি করে কঙ্কর নিক্ষেপ করেছিলেন মূলত তারই স্মৃতিচারণে মিনার জামরাসমূহে কঙ্কর নিক্ষেপের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে । আর তখন থেকেই হজ্বের বিধানসমূহে কুরবানী অন্তর্ভুক্ত হয় । হজ্ব ছাড়াও যিলহজ্ব মাসে কুরবানী প্রথা আরবে ( যারা ইসমাঈল - এর বংশধর ) পালিত হয়ে আসছে । বলাবাহুল্য যে , মক্কার হারাম এলাকা ইসমাঈল আ . - এর বাস স্থা ন ছিল , ইসহাক আ . - এর নয় । কেননা , তিনি শাম এলাকায় বসবাস করতেন । সুতরাং হারাম এলাকায় কুরবানীর ঘটনা সংঘটিত হওয়া এবং আজ পর্যন্ত তার প্রচলন অব্যাহত থাকা এ কথার প্রমাণ যে , এই ঘটনাটি ইসমাঈলের , ইসহাকের নয় । কুরবানীর আদর্শ ইসমাঈল - বংশীয়দের মাঝে পালিত হয় , ইসহাক - বংশীয়দের মাঝে নয় । - ইবনে তাইমিয়া ( ৭২৮ হি . ) : মাজমুউ ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়া খ : ৪ , পৃষ্ঠা : ৩৩৫ - ৩৩৬ ; ইবনুল কাইয়্যিম ( ৭৫১ হি . ) : যাদুল মাআদ ফী হাদয়ি খাইরিল ইবাদ খ : ১ , পৃষ্ঠা : ৭৩ ; ইগাছাতুল লাহফান মিন মাসাইদিশ শায়তান খ : ২ , পৃষ্ঠা : ৩৮৫ ; শাব্বীর আহমদ উসমানী ( ১৩৬৯ হি . ) : তাফসীরে উসমানী , সূরা সাফফাত ; সাইয়্যিদ সুলাইমান নদভী ( ১৩৭৩ হি . ) : সীরাতুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খ : ১ , পৃষ্ঠা : ৭৮ - ৮৬
লেখক বলেছেন : ঠিক আছে । বেছে বেছে কেবল জয় ও হাসিনার কথা বলে বেড়ানোর জন্য আপনাকে ব্লক করা হল , এইবার খুশি ? আপনার কথা ও আমার কথা যে এক নয় , সেইটা না বুঝার জন্য ২য় ব্লক করা হোল । আর , এই পোস্ট সংস্লিষ্ট কোন রকম কাজের তথ্য না দিতে পারার জন্য ৩য় ব্লক করা হল । তিন তালাক সম্পন্ন ।
সীমান্তে পৌঁছে আইওএম এর রিফিউজি তত্ববধান ভবনে অবস্থানরত প্রায় ৫০০০ শরনার্থী বাঙালিদের অভিযোগগুলো জানা যায় মাহমুদুল হাসান কায়রো ' র পোস্ট থেকে ,
এদিকে , আটক রিয়াজের পিতা মেজর ( অব . ) মফিজুল হক সরকার মেজর কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন , ' আমার ছেলে ডিজে পার্টির নামে এমন জঘন্য অনুষ্ঠানে অংশ নেবে তা আমি কল্পনাও করতে পারিনি । '
( ৩ ) সংক্ষিপ্ত আদালত একজন সভাপতি , যিনি আনসার অধিদপ্তরের একজন উপ - পরিচালক হইবেন , এবং অন্যুন দুইজন সদস্য , যাহারা একই অধিদপ্তরের অন্য কর্মকর্তা হইবেন , সমন্বয়ে গঠিত হইবে ৷
ডাঃ শামীম লিখেছেন : এটা নাকি ডিজিটাল বাংলাদেশ দেখার জন্য , পেপারে তো তাই দেখলাম । খুব ভাল উদ্যোগ । তাদের তো দেখছি ব্লগ নিয়ে আসছে । তবে ডাক্তারদের জন্য কোনও জব খুজে পেলাম না । তারপর ও + + +
চে গুয়েভারা ২ বলেছেন : আসেনব রগ কাটা শিখি
আমরা অনেকেই বিরক্ত হই বাংলাদেশ থেকে সহজে বিদেশে ফান্ড ট্রান্সফার করা যায়না , দেশী ক্রেডিট কার্ড বিদেশে সবসময় কাজ করেনা ইত্যাদি ইত্যাদি । তবে এর একটা ভালো দিকও আছে - গ্লোবাল ইকোনোমিক ডাউন্টার্নের কারণে চীন , ভারত , পাকিস্তান এমনকি ( আমাদেরকে টপকে যেতে শুরু করা ) ভিয়েত্নাম পর্যন্ত যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে , বাংলাদেশে এখনো পর্যন্ত তেমন ধাক্কা লাগেনি - সেটা ঘটেছে আমাদের কঠোর মুদ্রানিতীর কারণেই ( তবে কতদিন মন্দার প্রভাব থেকে বাংলাদেশ মুক্ত থাকতে পারবে তা সময়ই বলে দেবে ) ।
চন্দ্র সূর্য আজ ভিন্ন ভিন্ন রূপে বহুরূপী বাতাস উল্টো পথে শুধু সময় আর তাঁর চিরচেনা গণ্ডি বদলে যাওয়া সবকিছুকেই করেছে বন্দী ভাবনাগুলো সমান্তরাল পথে আটকে গেছে পথের শেষ প্রান্ত অসীমে ফুরিয়েছে শীতের পাখির মতো কেউ আসে কেউবা ভুল করে দুঃখ স্রোতে ভাসে চোখ ধাঁধানো আলোর হাতছানি মায়ায় বাধা কোমল আদরখানি এক বিন্দুতে এসে নিঃশেষিত তবু আয়োজন যেন উৎসের মতো বোধ গুলো সব ছড়িয়ে ছিটিয়ে আলতো করে যায় হারিয়ে চিত্রকরের নিপুণ হাতে ভাঙ্গাগড়ার খেলা শব্দ দিয়ে শব্দ গেথে হয় যে কতো ছলা বদলে যাওয়া এই পৃথিবী বেদনায় অশ্রু হয়ে ঝরে পড়ে ফোঁটায় ফোঁটায় সূক্ষ্ম কিছু সুখ এখন সব ভেজাল সুরলোকের সুর হারিয়ে , হয়েছে বেতাল টুপটাপ টুপটাপ ফোঁটা ফোঁটা শব্দ মনের গহিনে আজ হয়েছে আবদ্ধ অনু - পরমানু গুলো ক্রমাগত বদলে বাধা পড়ে শুধু সময়ের আঁচলে
যেভাবে উপশহর তৈরী করা হচ্ছে ইদানিং সেটা কোন ভাল সমাধান মনে হয় না । কিন্তু অস্থির মানুষ তো জানেই না ভাল সমাধান কি . . . যদিও বা জানে সেটা কিভাবে করা যায় সেটা যে জানে না এটা নিশ্চিত . . . তাহলে আমরা যাব কোথায় ?
জেনারেশন৭৫ বলেছেন : হায় হায় রে কন কি ? আপনার পিছে লোকজন এত লাগে ক্যান ? ?
সামারাই কনভেনশন সেন্টারে মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক ঈদ উৎসব ও মিনা বাজারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গতকাল তিনি এ কথা বলেন । মাদার তেরেসা সংগঠনের চেয়ারম্যান ক্যাপ্টেন অব . মকসুদুর রহমানের অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ।
লালসালু বলেছেন : যার যেটার অভাব ! শিক্ষকঃ ধর্ * তোমাদের কে এক দিকে প্রচুর ধন সম্পদ আর অন্য দিকে প্রচুর বিদ্যা বুদ্ধি দেওয়া হল , তোমরা কে কি নিবে ? ছাত্রঃ আমি স্যার প্রচুর ধন সম্পদ ই নেবো । শিক্ষকঃ আমি হলে কিন্তু বিদ্যা বুদ্ধি টাই বেছে নিতাম । ছাত্রঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে স্যার । এখন বুঝেছেন তো , আমার কীসের অভাব । তবে আপনার যে অভাব নেই তা বোঝা যাচ্ছে
বিনোদন ডেস্ক : সেদিন আহমেদাবাদ - মুব্বাই এর বিমানযাত্রী আটদশ জন মানুষ নির্ঘাত চমকে উঠেছিলেন , প্লেনের ইকোনমি ক্লাসে তাদের পাশেই বলিউড বাদশা শাহরুখ খানকে বসে থাকতে দেখে ! কি আর করা , বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে শেষতক কিং খানকে যে ইকোনমি ক্লাসই বেছে নিতে হয়েছিল । জানা গেছে , সম্প্রতি আহমেদাবাদ থেকে মুম্বাইয়ের পথে প্লেনে তাকে ইকোনমি ক্লাসেই যেতে হয়েছে । বিমানের কারিগরি ত্রুটির কারণেই তার এই অবনমন ! সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে , প্লেনে ভ্রমণের সময় বলিউডের বেশিরভাগ তারকাদের পছন্দ থাকে বিজনেস ক্লাস । তবে , অনেকেই প্রথম শ্রেণীর টিকেট না পেলে পরবর্তী ফ্লাইটের জন্য থেকে গেলেও শাহরুখ খান ইকোনমি ক্লাসই বেছে নিয়েছেন । তবে , তিনি একা নন প্লেনে এই ইকোনমি ক্লাসে তার নিরাপত্তায় থাকা সদস্যদের নিয়েই ভ্রমণ করেছেন তিনি । জানা গেছে , রাডটওয়ান ছবির ইন্টারসিটি ট্যুরে ২ দিনের জন্য দলবল নিয়ে বেরিয়েছিলেন তিনি । তবে , মুম্বাইয়ের অতিরিক্ত বৃষ্টিতে প্লেনে যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দিলে তাকে তা পরিবর্তন করতে হয় । সে প্লেনে তখন তাকে বেছে নিতে হয়েছে ইকোনমি ক্লাসটিই । সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছেন , শাহরুখ খান ইকোনমি ক্লাসে ভ্রমণ করে নাকি বেশ মজাই পেয়েছেন , কারণ ইকোনমি ক্লাসের যাত্রীরা তার ছবি তোলা এবং অটোগ্রাফ পাবার জন্য ঘিরে ধরেছিলেন ।
আমি মানুষ পড়াই । মানুষ ছাড়া অন্যকিছুকে পড়ানোর ক্ষমতা অামার নাই , দুঃখিত । . . . . . . আমিও মানুষের কাছ থেকে শিখি । মানুষ ছাড়া অন্য কিছুর কাছ থেকে শেখার ক্ষমতা আমার নাই , দুঃখিত ।
বই গুলোতে অনেক ধুলো পড়ে আছে , সম্পূর্ণ টেবিল এলোমেলো অগোছালো ! খুব ব্যস্ত ছিলাম তাই খেয়াল করতে পারি নি টেবিলের এই অবস্থা । ব্যস্তহীন সময়ে সকালে ঘুম থেকে উঠে বারান্দায় হাটাহাটি করতাম আর চড়ুই পাখির কিচিরমিচির শব্দ শুনতাম । কি - র্বোড নিয়ে টিপাটিপি করতাম , এলোমেলো ঘর টা কে সাজিয়ে রাখতাম । সন্ধ্যার বাড়ি ফিরা দেখতাম । কারেন্ট চলে গেলে অন্ধকারে বসে আলোর দিকে এক চোখে তাকিয়ে থাকতাম । মাঝে মাঝে আড্ডায় মেতে উঠতাম । চিন্তা করতাম কি করা যায় । খুব করে ভাবতাম মানুষদের । মাঝে মাঝে একটা জিনিষ ভেবে খুব অবাক লাগত । ভাবনা টা এমন ছিল যে ; - আমি খুব জোরে গান শুনছি , অথবা কোন একটা আড্ডায় মেতে উঠছি অথবা কোন পার্টিতে গিয়ে মজা করছি আর আমার আশেপাশে অথবা পৃথিবীতে তখন কেউ কেউ মারা যাচ্ছে এবং গিয়েছে ! আর তার আত্তীয় স্বজন কান্না করছে আর আমরা ? পৃথিবীর এক কোনে কেউ হাসছে , কেউ কান্না করছে , কেউ মারা যাচ্ছে ! একটা ঘটনা বলি , মানুষ টা খুব কাছের কেউ নয় । দুপুরে বাসায় আসলাম কাজ শেষ করে । বড় ভাইয়াকে দেখলাম খুব জোরে গান শুনছে । খাওয়া শেষ করতেই মা আমাকে একটা সংবাদ জানালো একজন কাছের মানুষের কাছের কেউ মারা গেছে ! ! ! আমি শুনে অবাক হয়ে যাই , যে মানুষ কে নিয়ে ২ দিন আগেও গল্প করলাম , আড্ডা দিলাম সবাই মিলে আজ সেই মানুষ বেচে নেই ? ভাইয়ার গানের শব্দ কানে আসতেছে তা শুনে একটু খেপে গেলাম । মনে মনে ভাবছিলাম বড় ভাইয়ার কি কোন ফিলিংস নাই , একটা মানুষ মারা গেলো । হয় তো সে আমাদের একটু দূরের আপন নয় কিন্তু ভাইয়া কি করে গান শুনছে ! মেজাজ টা একটু খারাপ হয়ে গেলো তাই বড় ভাইয়ার রুমে গিয়ে ধমক দিলাম গান বন্ধ করতে , জিজ্ঞাস করলাম কেউ একজন যে পরিবারে মারা গেছে উনি জানেন কি না ? বড় ভাইয়ার কাছে প্রশ্ন করাতে সে সাথে সাথে গান বন্ধ করে দিয়ে বললো না তো ! আমি তখন আরেকটু অবাক কারণ ভাইয়া ঘরে থাকা স্বত্তেও সে জানে না ? তারপর কিছুক্ষন ভাইয়া আপসুস করলো , আমি - মা - ভাইয়া কিছুক্ষন তাকে নিয়ে কথা বললাম । কথা শেষ করে সবাই যার যার কাছে ব্যস্ত হয়ে গেল । আবার গান ছাড়লো ভাইয়া ! ! ! ! ! ! ! ভাইয়ার রুমে আবার আসলাম তাকে তখন বললাম গান টা বন্ধ করলে হয় না ? ভাইয়া এমন একটা কথা বলল যা শুনার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না । ভাইয়ার কথা ; - গান টা কে বন্ধ করলাম ভালো , কিন্তু উনি কে ফিরে আসবে ? প্রতিদিন তো এমন কত হচ্ছে ! কাল আমি মারা গেলেও সবাই এমন আপসুস করবে পরে তো সব ঠিক হয়ে যাবে । এক সময় শুধু কাছের মানুষ ছাড়া তাকে কেউ মনে রাখবে না ? তাই না ! তখন মনে হলো জীবন অনেক বিচিত্র । যার যে জিনিষ চলে যায় বা হারিয়ে ফেলে সে শুধু বুঝে কেমন তার অনূভূতি , বেদনা ! অন্যরা উপলদ্ধি করতে পারে না , পারলেও মনে হয় সেই ভাবে নয় । আসলে কিছু করার থাকে না । সময় আর জীবন তো কারো জন্য থেমে থাকে না , জানি থাকবে না ! প্রতিদিনের . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . এই তো জীবন ! ! ! !
১২ আগস্ট ১৯৯৬ : বিশেষ ক্ষমতা আইনে কর্নেল ফারুকসহ তিনজনকে গ্রেফতার ।
আচ্ছা , উনাকে বিশিষ্ট অভিনেতা হিসেবে উল্লেখ করছে কেন ? তিনি তো বিশিষ্ট মডেল । তার মতো জঘন্য অভিনয় বাংলার ইতিহাসে শাকিব খান ছাড়া কেউ করতে পারবে বলে মনে হয় না । সংলাপ বলা শুরু করলে মনে হয় কবিতা আবৃত্তি করছে ।
ভোলা , ১১ জুলাই ( অচিন্ত্য মজুমদার / আমাদের বরিশাল ডটকম ) : " ৭০০ কোটি মানুষের পরিকল্পিত পরিবার , দেশ গড়ার অঙ্গীকার " স্লোগানকে সামনে রেখে ভোলায় পালিত হলো বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস । ১১ জুলাই দিনটি উপলক্ষে শহরে শোভাযাত্রা এবং কবি মোজাম্মেল হক টাউন হলে আলোচনাসভা ও পুরস্কার বিতরন অনুষ্ঠান হয়েছে । এ সময় বক্তারা …
* তারপর জানালা খুলে দিই , ভাগ্য ভালো থাকলে সূর্যের দেখা মিলে ! শুধু দেখা না ! মোটামোটি দর্শনীয় সকাল ! এক ফোটা মেঘ নাই , বলদ কবিরা যে কোন আন্দাজে মেঘ নিয়ে কবিতা লিখে ! আফসোস ! আমার রুমের পাশে বিরাট এক গাছ আছে , গাছের পাতার ফাক দিয়ে সূর্যের আলো আসছে ! পাতা নড়ার কারণে আলোও নড়ছে ! যে কেউ এই আলোর এই নাচ দেখে খুশি হয় , আমি বিরক্ত হচ্ছি কারণ আমার কাছে মনে হচ্ছে দূর থেকে কেউ SOS পাঠাচ্ছে আমাকে ।
জেনারেশন৭৫ বলেছেন : আর এদিকে হাসিনা ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্য নতুন ফন্দি আটছেন । আজ হাসিনা বলেন : ৯০ দিনে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যর্থ হলে আগের সরকারের অধীনেই নির্বাচন । মানে আগামি তত্বাবধায়ক সরকারের সময় তারা নির্বাচন যে ভাবেই হোক পিছিয়ে নিজেদের অধিনে নির্বাচন করতে চান ।
০০ মো . আল মামুন জাপানে গত মাসের ১১ তারিখে অত্যন্ত শক্তিশালী ভূমিকম্প ও এর ফলে সৃষ্ট সুনামিতে উপকূলবর্তী এলাকার ব্যাপক ক্ষতি হয় । এরপর এর সঙ্গে যোগ হয় ফুকুশিমার একটি পরমাণু বিদ্যুত্ কেন্দ্রে বিস্ফোরণ ও অগ্নিসংযোগ । ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত এলাকায় এই পরমাণু বিদ্যুত্ কেন্দ্রের বিস্ফোরণ মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা ' র মতো হয়ে দাঁড়ায় । কারণ ধ্বংসস্তূপ থেকে হতাহতদের খুঁজে বের করার পরিবর্তে বিস্তীর্ণ এলাকার অধিবাসীদের হয় বাড়ি - ঘর ছেড়ে পালাতে হয় অথবা বিদ্যুত্ কেন্দ্রের একটু দূরবর্তী এলাকার অধিবাসীদের ঘরের মধ্যেই ' বন্দি জীবন ' কাটাতে হয় । ফলে বাধ্য হয়েই বহু লোক আশ্রয় নেয় আশ্রয় শিবিরে । আর যারা বাড়িতে থাকার সিদ্ধান্ত নেয় , তাদের কোনো মতে ঘরে গাদাগাদি করেই অবস্থান নিতে হয় । এ রকম এক দুঃসহ অবস্থা ও স্বজনদের খুঁজে ফেরার তাগিদকে পেছনে ফেলতে পারেনি । তাই এই কঠিন সময়েও জীবনের ঝুঁকি নিয়েই অনেকে চলে গেছেন ধ্বংসস্তূপের মধ্যে । তাদের একজন হচ্ছেন মিনামিসোমার ক্যালিওগ্রাফি শিক্ষিকা তোশি নাগাসাওয়া । তারা জানেন , তাদের স্বজনদের আর জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব নয় । তারপরও প্রাণের টানে তারা উপস্থিত হন বিধ্বস্ত এলাকায় । তারা এখনও আশাবাদী , কারণ তারা জানেন ধ্বংসস্তূপ থেকে কীভাবে উঠে আসতে হয় । তারা আবার নতুন করে শুরু করতে চান । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ধ্বংস হয়ে যাওয়া জাপানকে নানা বাধা পার করে তারাই তো উন্নতির শিখরে নিয়ে গেছেন । এটিই তাদের প্রেরণা । তাই তারা পেছনে তাকাতে চান না । সবাই মিলেমিশে কাজ করে শুধু সামনেই এগিয়ে যাবেন । দূরের আশ্রয় শিবিরি থেকে শিক্ষিকা তোশি নাগাসাওয়া মিনামিসোমার ধ্বংসস্তূপে স্বামীর হাত শক্ত করে ধরে দেখলেন সবকিছু শেষ হয়ে গেছে । গাছপালায় ঘেরা তাদের বাসভূমি ছিল । সুনামির বিশাল জলরাশি সব ধ্বংস করে দিয়ে গেছে । নাগাসাওয়া সেই ধ্বংসস্তূপের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা ভবনের ধ্বংসাবশেষে ফুলের মালা রাখলেন - সুনামি যাদের জীবন কেড়ে নিয়েছে , তাদের স্মরণে । তাদের মধ্যে তার দুই ছাত্রও রয়েছে , যারা বিপুল জলরাশিতে নিখোঁজ হয়ে গেছে । পরে অবশ্য তার এক ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে ; কিন্তু তার ভাইয়ের মৃতদেহও খুঁজে পাওয়া যায়নি । মাথায় টুপি , হাতে গ্লাভস ও মুখে বিশেষ মাস্ক পরে আসতে হয়েছে নাগাসায়াওয়াকে । ফুকুশিমার দাইইচি পরমাণু বিদ্যুত্ কেন্দ্র থেকে ছড়িয়ে পড়া তেজস্ক্রিয়া থেকে রক্ষা পেতেই তাকে এভাবে আসতে হয়েছে । দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে তিনি জানালেন , এই দুর্যোগের পর থেকেই তিনি তার ছাত্রদের স্বপ্নে দেখছেন । তারা খুবই ভালো পরিবারের সদস্য ছিল । এত দেরিতে তাদের খোঁজে আসার জন্য তিনি অনুতপ্ত । গত ১১ মার্চ অত্যন্ত শক্তিশালী ভূমিকম্প ও সুনামির পর জাপানের উত্তর উপকূলের শত শত মাইলজুড়ে নাগাসাওয়ার মতো লোকদের জীবনে বেশি দুর্ভাগ্য বয়ে আনে ফুকুশিমার দাইইচি পরমাণু বিদ্যুত্ কেন্দ্রের বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ড । বিস্তীর্ণ এলাকার লোকদের বাধ্যতামূলকভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় অথবা ঘরের মধ্যে বন্দি থাকতে হয় । ১১ মার্চের ভূমিকম্পের পর কয়েক হাজার বার ভূমিকম্প ( আফটার শক ) হয় । এরমধ্যে একাধিক ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ - এর বেশি । এরসঙ্গে যোগ হয় ফুকুশিমার দাইইচি পরমাণু বিদ্যুত্ কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণহীনতা । বাধ্য হয়ে সরকার আগের চেয়ে বেশি এলাকার লোককে সরিয়ে নেয় । আগেই বিদ্যুত্ কেন্দ্রের ২০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে অবস্থানকারী সবাইকে সরিয়ে নিয়েছিল ও ২০ থেকে ৩০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে অবস্থানকারীদের ঘরের ভেতরে থাকতে অথবা অন্যত্র চলে যেতে নির্দেশ দিয়েছিল । তেজস্ক্রিয়া ছড়িয়ে পড়ে সাগরের পানিতে , শাকসবজি ও বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যে এমনকি টোকিওর পানিতেও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি মাত্রার তেজস্ক্রিয়া পাওয়া যায় । অনেক দেশ জাপানের কিছু খাদ্যদ্রব্য নেওয়া বন্ধ করে দেয় । এই অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় এলাকায় প্রিয়জনকে খোঁজ করাও সম্ভব হয়নি । তারপরও তারা থেমে নেই । অপেক্ষার পালা আর দীর্ঘায়িত না করে প্রিয়জন হারানোর বেদনা আর প্রলম্বিত না করে তারা আবার স্বাভাবিক জীবনে আসতে চাইছেন । তাই ক্যালিওগ্রাফি শিক্ষিকা তোশি নাগাসাওয়ার সেই ভূতুড়ে শহর মিনামিসোমায় আবার প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে আসতে শুরু করেছে । জীবিতদের এলাকায় ফিরে আসার সংখ্যাও বাড়ছে । তারা আর কিছু না হোক , তাদের নিজেদের অথবা প্রিয়জনদের স্মৃতিচিহ্ন খোঁজে ফিরছেন সেই ধ্বংসস্তূপে অথবা যারা এখানে আসতে পারছে না , তাদের জন্য প্রার্থনা করছেন । পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়া সম্পর্কে ব্যবস্থা নেওয়া সত্ত্বেও জীবিতরা কাছাকাছি আসছেন , তথ্য বিনিময় করছেন । তারা আশাবাদী যে , পারমাণবিক সংকট কেটে গেছে । সুনামি ও ভূমিকম্পে ৩০ হাজার লোক নিহত অথবা নিখোঁজ হওয়ার পরও জাপানের উত্তরাংশের বেশিরভাগ লোকের বিরোধিতা বা আপত্তি সত্ত্বেও কিছু লোক ধ্বংসস্তূপে ফিরে এসেছে । ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও তারা সেই বেদনা কাটিয়ে উঠতে চায় । আর বিলম্ব করতে চায় না । তাই ৬২ বছরের নাওমি মাতসুরা সুনামির পর বাড়িতে প্রথম ফিরে এসেই বললেন , দেরি হয়ে যাচ্ছে । ফিরে আসার জন্য আমি আর অপেক্ষা করতে পারছি না । ফুকুশিমার দাইইচি পরমাণু বিদ্যুত্ কেন্দ্রে বিস্ফোরণের পর অন্য অনেকের মতো মাতসুরাও আশ্রয় নিয়েছিলেন স্কুলের জিমনেসিয়ামে । সেখানে তাকে ঘুমাতে হয়েছে মেঝেতে । কয়েকদিন আগে তিনি মিনামিসোমায় ফিরে এসেছেন । কিন্তু তার প্রিয় বাড়ি যা ধ্বংস হয়ে গেছে , সেখানে যেতে সাহস পাননি । আবার যখন আশ্রয় শিবিরে ফিরে এলেন , তখন তিনি তার দীর্ঘদিনের আবাসস্থলের কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা জানাতে পারলেন না তার বয়োঃবৃদ্ধ শাশুড়িকে । কারণ বাড়ি - ঘরের এত ক্ষতি হয়েছে যে , তার শাশুড়ি হয়তো এই বয়সে তা সহ্য করতে পারবেন না । মাতসুরা তার গ্রামের বর্ণনা দিয়ে বললেন , এটি ছিল ছায়া সুনিবিড় শান্ত একটি গ্রাম । মোটে ৮০টি বাড়ি ছিল গ্রামে । ছিল প্রচুর পাইন গাছ ও বাঁশ বাগান । গাছপালার জন্য বাড়ি থেকে এক মাইল দূরের সমুদ্র বা উঁচু পাহাড়ও দেখা যেত না । এখন তার বাড়ির পূর্বদিকে তাকালেই চোখে পড়ে সেই পাহাড় ও সমুদ্র । মাথায় টুপি ও মুখে বিশেষ মাস্ক পরিহিত মাতসুরা চোখের পানি মুছতে মুছতে বললেন , কেউ কল্পনাও করতে পারেনি সুনামির ঢেউ এত দূরে আঘাত হানবে । ১৯৪৮ সালের ইউক্রেনের চেরনোবিলের পারমাণবিক দুর্ঘটনা ও ১৯৯৫ সালের জাপানের কুবের ভয়াবহ ভূমিকম্পের সঙ্গে যুক্ত হলো এবারের এই ভয়ানক ঘটনা । মাতসুরা তার আত্মীয়কে নিয়ে ধ্বংসাবশেষে খুঁজতে থাকেন যেখানে একসময় তাদের বাড়ি ছিল । হয়তো তারা পেয়ে যাবেন তাদের হারানো স্বজনের ছবি অথবা আরো অমূল্য স্মরণীয় কোনো কিছু । খুঁজতে খুঁজতে হঠাত্ কেঁদে উঠেন মাতসুরা । ছবির এলবাম পেয়ে যান তিনি । এটি তাদের কারো ছবির এলবাম নয় । কিন্তু তারা ভালোভাবে দেখছেন এতে কার ছবি আছে । তার সঙ্গী শিজুকো হোশি কাদায় লেপ্টে যাওয়া সেই এলবামের ছবির শিশুটিকে চিনতে পারলেন কিনা জিজ্ঞাসা করলেন । মাসতুরা সেই শিশুটিকে চিনতে না পারলেও বয়স্ক লোকটিকে ঠিকই চিনতে পারলেন । লোকটি তার বাড়ির বাথটাব ঠিক করে দিয়েছিলেন । এখন লোকটি টোকিওর একটি আশ্রয় শিবিরে আছেন । মাতসুরা তার জন্য এলবামটি রেখে দিলেন । কারণ এটি পেলে লোকটি খুবই খুশি হবেন । তারা নিজেদের কোনো ছবি খুঁজে না পেলেও স্কুলের একটি ইয়ারবুক খুঁজে পেলেন । তবে তারা নিজেদের ভাগ্যবান বলে মনে করলেন । কারণ তারা পরিবারসহ বেঁচে গেছে । তবে তারা আবার আসবেন খুঁজতে । শিজুকো হোশি বললেন , তেজস্ক্রিয়ার ঝুঁকির কথা আমরা জানি । কিন্তু আমাদের ভবিষ্যত্ সম্পর্কেও তো চিন্তা করতে হবে । ক্ষতিগ্রস্ত অনেক এলাকায় ইতিমধ্যে পুনরুজ্জীবিত হতে শুরু করেছে । আমরা পেছনে পড়ে গেছি । তবে মিনামিসোমা এখনো ঝুঁকিপূর্ণ বলে জানালেন মিনামিসোমা অগ্নিনির্বাপণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা । তারা সেখানে মৃতদেহ খুঁজছেন । তারা ঝুঁকি নিয়েই ব্যাপকভাবে তল্লাশি কার্যক্রম চালাচ্ছেন । তেজস্ক্রিয়ার ভয়ে এখানে উদ্ধার তত্পরতা কম চলেছে । এখানে দেড় হাজার লোক নিহত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে । কিন্তু ঠিকমতো অভিযান চালানো যায়নি বলে মাত্র সাড়ে তিনশ ' লোকের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে । উদ্ধারকর্মীরা জানালেন , ফুকুশিমার দাইইচি পরমাণু বিদ্যুত্ কেন্দ্রের কাছাকাছি এলাকায় কার্যক্রম চালানো আরো কঠিন । সেসব এলাকায় শুধু সেনাবাহিনী ও পুলিশ কর্মকর্তা অভিযান চালাচ্ছেন । মৃতদেহও তেজস্ক্রিয়ায় আক্রান্ত বস্তুর মতো উদ্ধার করা হচ্ছে । মিনামিসোমার দুর্গত এলাকায় যারা আসছেন , তাদের বেশিরভাগই আসছেন স্বজনদের মৃতদেহের খোঁজে । তাদের কী টিকে রইল তা তারা জানতে চান না । তবে তারা আশা করেন , এমন কিছু পাবেন যাতে তারা ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারেন । মিনামিসোমার ক্যালিওগ্রাফির শিক্ষিকা তোশি নাগাসাওয়া তার ছাত্র শান কোনিশির কথা স্মরণ করে বললেন , তিনি প্রথম শ্রেণী থেকে তাকে পড়াতেন । পশু - পাখি তার খুবই প্রিয় ছিল । এজন্য মাঝে মধ্যে সে পিতামাতার কথাও অমান্য করত । তার আরেক ছাত্রী শিজুকু একটু দুরন্ত ছিল । কিন্তু আরেক দুরন্ত ছাত্র শিজুকুর সহোদর কুরোর মৃত্যুতে সে মর্মাহত হয় । তাদের সর্বশেষ দেখা গিয়েছিল সুনামি আঘাত হানার কয়েক মিনিট আগে দাদার হাত ধরে স্কুল ত্যাগ করতে । এরপর আর তাদের দেখা পাওয়া যায়নি । তোশি নাগাসাওয়া মিনামিসোমা থেকে শহরে ফিরে গেলে শিশু দু ' টির পিতা ইয়াসুহিরো এই আশায় নাগাসাওয়ার সঙ্গে দেখা করতে আসেন যে , তার দুই সন্তানের কোন ক্যালিগ্রাফি পাওয়া গেছে । তাদের স্মৃতিস্বরূপ সংরক্ষণ করতে পারবে । ইয়াসুহিরো সুনামিতে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকেই হারিয়েছেন । কিন্তু নাগাসাওয়া তাকে কিছুই দিতে পারলেন না । শুধু তুলে দিলেন দুই ছাত্রের প্রশংসা করে নাগাসাওয়ার নিজের সুন্দর হস্তাক্ষরে লেখা একটি পত্র । তাতে লেখা , ' আমার কাছে পড়াশোনা করার জন্য তোমাদের ধন্যবাদ । তোমরা জিজ্ঞাসা করতে কুরো কোথায় । আজ তোমরা তার সাথে চলে গেলে । সেখানে তোমরা তাকেও দেখে রেখ । ' এই প্রশংসাপত্রটি নাগাসাওয়া নিহতদের স্মরণে রাখা ফুলের পাশে রেখে তার স্বামী তাকাও ' র হাত ধরে নীরবে প্রার্থনা করেন । হঠাত্ নির্জীব সেই স্থানে পাখির কিচিরমিচির তাদের নীরবতা ভেঙে দিল । নাগাসাওয়া বললেন , এখন অদ্ভুত সময় চলছে , যা আগে কখনো দেখা যায়নি । নীল আকাশের দিকে ইঙ্গিত করে বললেন , বসন্ত এসেছে কিন্তু ছোট্ট শিশু শান কোনিশি , শিজুকু অথবা কোরো আর কখনো ফিরে আসবে না ।
রাশিয়া ভারতকে রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুত্ কেন্দ্র প্রকল্পগুলির উচ্চ মাত্রার নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী , কেন্দ্রীয় বিশেষ সম্পাদক নাদিম মোস্তফা , কেন্দ্রীয় সদস্য বেলাল আহমেদ , আজিজুর রহমান , শাহীন শওকত , স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি মনির হোসেন , কেন্দ্রীয় কৃষক দলের নেতা নাজিম উদ্দিন লাল , স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় নেতা জার্জিসুর রহমান উত্পল , জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাড . কামরুল মনির , বিএনপি নেতা আবদুল গফুর , মতিউর রহমান মন্টু , দেলোয়ার হোসেন , আলাউদ্দিন , মামুনুর রশীদ মামুন , জেলা যুবদলের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল , জেলা ছাত্রদল সভাপতি শফিকুল আলম সমাপ্ত , সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিউজ্জামান পরাগ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন ।
অভিমুখে মানুষের প্রভাতফেরির মিছিল । জাতিসংঘের সামনে অস্থায়ী শহীদ মিনার তৈরী করে মহান শহীদ দিবস উদযাপনের ২০ বছর পূর্তি হচ্ছে এবার । এ উপলক্ষে নিউইয়র্কস্থ বিভিন্ন সামাজিক , সাংস্কৃতিক ও কমিউনিটি সংগঠন পক্ষ থেকে বিস্তারিত কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে । তীব্র শীত উপেক্ষা করেও এ মাঝরাতে হাজারো মানুষের পদভারে মুখরিত হয়ে ওঠে শহীদ মিনার । যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সৈয়দ বসারত আলী , ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নিজাম চৌধুরী , যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের আহ্বায়ক মেসবাহ আহমেদ , যুগ্ন আহ্বায়ক ফরিদ আহমেদ যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগ , যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগ
১ . বিরোধী দলকে তার প্রাপ্য মর্যাদা দিন , জনগণের পক্ষে কথা বলার পর্যাপ্ত সুযোগ দিন , অহেতুক ও মিথ্যা অভিযোগ করা থেকে বিরত থাকুন । মিথ্যা মামলা , হয়রানি , নির্যাতন বন্ধ করুন । দেশ ও জনগণের স্বার্থ - সংশ্লিষ্ট কোনো বিষয়ে গোপন সিদ্ধান্ত না নিয়ে সংসদে আলোচনার ব্যবস্থা নিন । আমরা সংসদকে কার্যকর কতে সহযোগিতা করবো । ২ . দেশের ও জনগণের পক্ষে কাজ করুন । নিজেদেরই ঘোষিত নির্বাচনী প্রতিশ্র " তি বাস্তবায়নের জন্য কাজ করুন । আমরা গঠনমূলক সহযোগিতা দেবো । কিন্তু দেশের স্বার্থহানিকর কিংবা জনগণের স্বার্থবিরোধী কোনো কাজ করলে আমরা অবশ্যই তার প্রতিবাদ করবো । প্রয়োজনে জনগণকে সাথে নিয়ে গড়ে তুলবো আন্দোলন ও প্রতিরোধ ।
প্রযুক্তি কথন - ২ এ আপনাদের স্বাগতম । আমরা যখনই উন্নত প্রযুক্তির ব্যাবহার দেখি সাধারনত , আমাদেরও ইচ্ছা জাগে ব্যাবহার করার । পাশাপাশি এটাও চিন্তা করতে হবে কেন আমরা পারছিনা । আমাদেরকে যেমন স্বপ্ন দেখতে হবে , সেই অনুযায়ী কাজও করতে . . .
আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলাম কবে নতুন ' আমরা যুক্তিবাদী ' পত্রিকাটি ডাউনলোড করতে পারব । ধন্যবাদ ।
ভূত বলেছেন : শুধু নীরবতা আর তাঁর অন্তরীক্ষ বেদনা , বিষ বাস্পের মতো ফুঁসে উঠে বরফের মতো জমে থাকে , শুধু হতাশা যদি হত এক ফোঁটা কান্না খুব ভাল লাগল
বৃহত্তর ময়মনসিংহে ছড়িয়ে ছিটিয়ে প্রায় চার - পাঁচ হাজার হদি বসবাস করে ।
যৌনকমর্ী নিয়ে আবাসিক হোটেলে যারা আমোদ - ফুর্তি করতে যান , দুঃসংবাদটা তাদের জন্যই ৷ যৌনকমর্ীর সঙ্গে তাদের কর্মকাণ্ড আর গোপন থাকছে না ৷ ঢাকার অনেক আবাসিক হোটেলেই গোপন ক্যামেরায় ধারণ করা হচ্ছে সেসব দৃশ্য ৷ এরপর সিডি করে তা ছেড়ে দেয়া হচ্ছে বাজারে ৷ গোয়েন্দা পুলিশের কাছে এ তথ্য দিয়েছে সিডি ব্যবসায়ী সাগর ৷ হাজার হাজার সিডি ছড়িয়ে গেছে ঢাকার অলিতে - গলিতে ৷ আজ [ . . . ]
৩ ৷ আপাততঃ বলবত্ অন্য কোন আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন , এই আইনের বিধানাবলী কার্যকর হইবে , তবে অন্য কোন আইনের অধীন শ্রমিক বা তাহার পরিবারের প্রাপ্য পেনশন , আনুতোষিক অথবা অন্যান্য সুবিধা এই আইনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হইবে না ৷
কবিতা আজ লিখলাম না । কিছু পোস্ট দেখে প্রাই ইকটু বেশি বেশি সীমা লংঘন হয়ে যাচ্ছে দেখে প্রতিবাদ না করে পারলাম না । আমার বর্ণমালা ব্লগ সব মতের মিলন মেলা । এখনে যেমন মত প্রকাশের অধিকার আছে তেমনি ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত হানে এমন কিছু উৎসাহিত করবেনা আশা করি । ইদানিং পবিত্র কোরআনের প্যরোডি করে কিছু লেখা প্রকাশিত হচ্ছে এবং ব্লগ কতৃপক্ষ দেখে বুঝে হোক না বুঝে হোক রেখে দিচ্ছন কেন ? বুঝিনা । সবার নিজেস্ব মত থাকবে তাই বলে যে সকল ব্লগার কোরানের প্যরোডি ( ব্যঙ্গ ) করে তা প্রকাশ করা নিচু মন মানসিকতার ঊদাহরন । যেমন একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান । ( মানুষের জন্য নহে । ) লিখেছেন দু - পেয়ে গাধ , সকাল ০৯ : ৫৯ , ২৬ ফেব্রুয়ারী , ২০১১ ( http : / / www . amarbornomala . com / post2897 . html ) ছহি রাজাকারনামা : আবার পড়ুন লিখেছেন বীর বাহাদুর বলবল সিং , সন্ধ্যা ০৭ : ০৬ , ২৩ ফেব্রুয়ারী , ২০১১ ( http : / / www . amarbornomala . com / post2780 . html ) সুতরাং ব্লগ কতৃপক্ষ এ ধরনের পোস্ট না প্রকাশ করার জন্যে অনুরধ যানাচ্ছি । কারন তাদের লেখা প্রকাশ করাটাও এক ধরনের উৎসাহ দেয়া । আল্লাহ তাদের সুপথে আনার তৌফিক দিক
পুরুষেরা কথা দিয়ে কথা রাখেন না এই অভিজ্ঞতাও বাবাই আমাকে প্রথম দিয়েছেন । তিনি জীবনেও কথা রাখার উদ্দেশ্যে কথা দিতেন না । মায়ের সাথে তার নিত্য ঝগড়া ছিল এই নিয়ে । পরে আমার সাথেও একই দাঁড়ায় । মাকে নিয়ে কোথাও যাওয়ার কথা দিয়ে তিনি পগার পাড় থাকতেন । পরে আমার সাথেও তাই । শিশু পার্ক কিংবা ঈদের কাপড় কিনতে নিয়ে যাবেন । এই আসছি এইতো , বারোটার মধ্যে ফিরছি । দুপুর বারোটা থেকে তিনটে তারপর ইফতারের সময় পার হয়ে যেতো । কোন খবর নেই । আমি কেঁদেকেটে না খেয়ে ঘুম । তিনি বাড়ি এসে ঘুম থেকে তুলে তেল মেখে মেখে আমাকে খাওয়াতেন । একটার বদলে আমার কান্নার হেঁচকির তোড় অনুযায়ী দশটা জামার প্রমিস করতেন । সংসার আর সন্তানদের সময় দিতে না পারাটা তিনি পয়সা দিয়ে অনেক সময় পূরন করে দেয়ার চেষ্টা করতেন । ছোট ছোট অনেক অনেক দোষ থাকা সত্বেও আমার বাবা আমার পৃথিবীতে থাকা মানুষদের মধ্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ । যার পৃথিবী আমাদেরকে কেন্দ্র করে শুরু হয় , আমাদের মধ্যেই শেষ হয় । আমরা ছাড়া তার আর কোন জীবন কোনদিন ছিল কি না কিংবা আছে কি না জানতেই পারিনি ।
ড . আশরাফ সিদ্দিকীও জয়ানন্দর মুসলমান স্ত্রীর নামের ব্যাপারে নীরব । এমনকি মেয়েটির বাড়ির ভৌগোলিক অবস্থানও আজ আলো - আঁধারিতে ভরা । তার বাবা মায়ের নামও অজ্ঞাত । জয়ানন্দকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে চন্দ্রাবতীর প্রেম । কিন্তু প্রথম প্রেমের সম্মান রক্ষা করতে পারেনি জয়ানন্দ ।
খুব ইন্টারেস্টিং একটা জিনিস চোখে পড়লো । প্রিন্স এডওয়ার্ড ডিভোর্সী মহিলা সিম্পসনকে বিয়ে করে রাজত্ব হারালেন আর প্রিন্স চার্লস আরে্ক ডিভোর্সী মহিলা ক্যামিলা পার্কারকে বিয়ে করেও রাজা হবার জন্য অপেক্ষা করছেন । প্রিন্স এডওয়ার্ড বিয়ে করে ইংল্যান্ডেই থাকতে পারলেন না , প্রিন্স চার্লস বহাল তবিয়তেই আছেন । প্রিন্স এডওয়ার্ড - এর সময় সে সময়কার কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী জোরালো আপত্তি তুলেছিলেন , প্রিন্স চার্লসের বেলায় কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা - এই বিয়েতে কানাডার জনগনের মতামতের প্রয়োজন নেই । প্রিন্স এডওয়ার্ড - এর বিয়ে চার্চ অব ইংল্যান্ড করতে চায়নি , বিয়ে হয়েছে ফ্রান্সে , আর প্রিন্স চার্লসের বিয়ে হলো লন্ডনের উইন্ডসর ক্যাসেলে ।
তো এই পোস্টটিকে আমরা কী বলব ! কিংবা ধরা যাক কেউ একজন যদি সরকার কিংবা রাষ্ট্রের কিংবা ইত্যাদি ইত্যাদির সমালোচনা করে একটা কবিতা লেখে এবং সেটা পড়ে আমরাও বুঝতে পারি যে , এটা একটা কবিতা ; কিন্তু সেই কবি যদি চালাকি করে সমালোচনা হিসেবে লেখাটি এখানে পোস্ট করে তবে ? …
হিন্দু ধর্ম বিষয়ে কোনও পোস্ট দেবার আগে যে কোনও সংশয়ে বা প্রশ্নে ধর্মকারীর অবৈতনিক হিন্দুধর্মবিদ কৌস্তুভ - এর সঙ্গে যোগাযোগ করে নিই । একটু অনুরোধ করলে সেই পোস্টগুলোর জ্ঞানগর্ভ ভূমিকাও লিখে দেন তিনি । যেমন করেছেন এই পোস্টের জন্য । ফলে বিশিষ্ট ভূমিকাবাজ হিসেবেও তিনি তাঁর আসন পোক্ত করে ফেলেছেন ।
বেরিয়ে এসো শক্তিমান আর অর্থলোভীদের দল সংকীর্ণ গলির বিষাক্ত নিঃশ্বাস নিয়ে । গর্তের পোকারা ! এইতো তোমাদের শুভক্ষণ , গর্ত ছেড়ে বেরিয়ে পড়ো আর বেরিয়ে পড়ো ছোট ছোট সাপেরা বড় আর মোটা সাপেদের যারা ঘিরে থাকে ।
জেনারেশন৭৫ বলেছেন : সে আর নতুন কি ? খালেদাও গিয়েছেন সৌদিতে চিকিৎসা করার জন্য . . . . .
আর আমি ন্যু > > অ্যাডমিনিষ্ট্রেশান > > হার্ডওয়্যার ড্রাইভারস প্রোগ্রামটি চালু করে চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু ১ ঘন্টা পরও কোন কিছুই হয় না । ওফাইজোনে না থাকলে কিভাবে বুঝব ওয়্যারলেস ল্যান কার্ড পেয়েছ কিনা ।
১ ) যারা হাজার হাজার নিষ্পাপ মানুষ খুন করেছে তাদের পাখি শিকার করে কোনদিন তৃপ্তি মিটবে না । ২ ) ওহাবীদের কি সরাসরি ফ্যাসিযমের সাথে সম্পর্ক নাকি তাদের আচড়নের জন্য ফ্যাসিস্ট বলা হয়েছে ? ৩ ) তথ্যগুলোর সূত্র চাই
ডক্টর জিভ্যাগো অক্টোবর ৪ , ২০০৯ @ ৯ : ৪১ অপরাহ্ন
চলেছে । এজন্য স্বয়ং আমরাই দায়ী । যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না তাদেরকে আমরা রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছি । একই সাথে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে । তারা এতোই শক্তিশালী সংবিধানের কোনো কোনো ধারা - উপধারাকে ইসলামীকরণ করা হয়েছে ।
আজ বুধবার ৭ জেলার ৮৭ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে । সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা বিরতিহীন ভোটগ্রহণ চলবে । মাদারীপুরে ১৩টি , কুমিল্লার দেবিদ্বারে ১৫ ইউনিয়ন , পঞ্চগড় তেঁতুলিয়ায় ৭টি , মাদারীপুরের শিবচরে ১৭টি , যশোরের মনিরামপুরে ১৭টি , বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে ১২টি এবং ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে ৫টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ ভোটগ্রহণ চলছে । মঙ্গলবার দেশের ১৭ জেলায় ১৩১ ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ।
কোয়ুইয়া ক্রনিকলে , এডি আর্থার ( ওয়াইক্লিফ বাইবেল ট্রান্সলেশন - এর পরিচালক ) একটি অনুবাদ কর্মের মাধ্যমে কি অর্জন করা যায় তা নিয়ে ভাবছেন :
ডিউরডান্ট শিমুল বলেছেন : এহহেরেএএএএএএএ লোকটার লুঙ্গি নিয়া এভাবে টানাটানি ঠিকনা কিন্তু । মনের ভুলে নাহয় আন্ডারওয়্যার পরেনাই , ধরা খাইছে তাই বলে এভাবে টানাটানি না করলে কি হয়না ? ?
আমার তো নিজস্ব ডোমেইন নেই । তাই ব্যবহার করার ভাগ্যও নেই । আফসোসসসসসসস
বাই দ্যা ওয়ে , জব্বার কম্পিউটার্সের মালিক জানতে পারলে কিন্তু আপনার পিছনে র্যাব লাগিয়ে দেবে ।
কিন্তু আজকের মুসলিমদের মধ্যে " তাক্বলীদ আল আ ' মা " বা অন্ধ অনুকরণ গভীরভাবে প্রোথিত হয়ে আছে । এরকম দেখা যায় ভারত , পাকিস্তান , মিসর ও অন্যান্য মুসলিম দেশের মাজারে যেখানে লোকে মানুষের কবর তাওয়াফ করে , কবরে কোরবানী দেয় , কবরবাসীর কাছে দোআ চায় । এখন কেউ যদি সেখানে গিয়ে কুরআন থেকে বলে , আল্লাহ এরকম কাজে নিষেধ করেছেন বা হাদীস থেকে বলে , কবরের উপর কাঠামো নির্মাণ হারাম , তবে উল্টো কথা শুনতে হবে । তারা মনে করবে এটা বুঝি কোন নতুন ধর্ম , ইসলামের সাথে এর বুঝি কোন সম্পর্ক নেই । তারা বলবে তাদের বাপদাদারা যা বংশপরম্পরায় করে আসছে , তারা কি ভুল করেছে ? তাদের থেকে আমরা বেশি জানি ? সুতরাং তারা মেনেই নেবেনা । আমরা কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে রাসূলুল্লাহর ( সা ) ধর্ম প্রচারের সময় মক্কার মূর্তিপূজারীদের এই একই ধরনের প্রতিক্রিয়ার কথা জানতে পারি :
আমি ইতালীর পলিটেকনিকো ডি মিলানো ইউনির্ভাসিটিতে একটা স্কলারশীপ পেয়েছি । এটা কম্পিউটার ইন্জিনিয়ারিং এর উপর ২ বছরের কোর্স্ । ইউনির্ভাসিটি আমাকে ৮৩০০ ইউরো করে ২ বছরে ১৬৬০০ ইউরো দেবে । এর মধ্যে ইউনির্ভাসিটি এর টিউশন ফি ৩৩০০ ইউরো , অ্যাকোমোডেশন এবং ১ বেলা খাবার খরচ কেটে নিয়ে আমাকে ২০০০ ইউরো হাত খরচ হিসেবে দেবে । কিন্তু . . .
লিঙ্গ সমস্যা একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন । সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত । তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে । ম্যাডাম , কাঁঠাল কোন লিঙ্গ ? ম্যাডাম বললেন , এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না । আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি । তিনি জানিয়ে দিবেন । কিন্তু দুইদিন গেল , ডিজি জানালেন না । তখন তারা গেল এরশাদের কাছে । এরশাদের ঝটপট জবাব - আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ । কারণ কাঁঠালের বিচি আছে । এরপর পত্রিকার খবর বের হল - পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে । আচ্ছা , পুলিশ কোন লিঙ্গ ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে । খালেদা বললেন , এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে । সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয় । তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ । এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ । এবারও যথারীতি খালেদা জিয়া ফেলটুস । বলতে পারলেন না । অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা । তিনি ভেবেচিন্তে বললেন , আইনের ফাঁক আছে , তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ ।
৯ জুলাই পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন । পাকিস্তান গণপরিষদের সাধারণ নির্বাচনে মুসলিম লীগকে পরাজিত করার লক্ষ্যে মওলানা ভাসানী , এ কে ফজলুল হক ও শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মধ্যে ঐক্যের চেষ্টা হয় । এই লক্ষ্যে ১৪ নভেম্বর দলের বিশেষ কাউন্সিল ডাকা হয় এবং এতে যুক্তফ্রন্ট গঠনের প্রস্তাব গৃহীত হয় ।
( দ ) " হল " অর্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সংঘবদ্ধ জীবন এবং সহশিক্ষাক্রমিক শিক্ষাদানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থা ও রক্ষণাবেক্ষণাধীন ছাত্রাবাস ;
আমার কবিতা যদি আপনাদের ভাল লাগে তবে আমাকে বেশি বেশি ভোট দিন
বিবর্তনবাদ নিয়ে আমাদের সাধারণ প্রশ্নগুলো এরকম : প্রাকৃতিক নির্বাচন কতটা স্বাভাবিক ? জিনের আণবিক স্তরে প্রাকৃতিক নির্বাচন কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে ? যে জিন বৈচিত্র্যের ভিত্তিতে প্রাকৃতিক নির্বাচন কাজ করে তার উৎপত্তি কোত্থেকে ? প্রাণী , উদ্ভিদ বা অণুজীবের বিচ্ছিন্ন জিন , পুরো একটা অঙ্গ বা পুরো একটা শ্রেণীর মধ্যেই কি ফিটনেস টেস্ট চলে , নাকি কোন বাছবিচার আছে ? মানুষ যদি পরিবেশ বা নিজেদের দেহের উপর এক ধরণের অকাট নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারে তবে কি তাদের ক্ষেত্রেও এরকম বিবর্তন ঘটবে ?
বাংলাদেশের বিপুলসংখ্যক শিশু বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী । তাদের পড়াশোনার পরিবেশ বহাল রাখা বর্তমানের এক মুখ্য আলোচ্য বিষয় । নানা সমস্যার বেড়াজালে চলে বিদ্যালয়গুলো । তবুও ' শিশুবান্ধব বিদ্যালয় ' সনদ পেতে ন্যূনতম কয়েকটি সুপরিবেশ বজায় রাখার কথা বলা হচ্ছে - এক . দৈহিক শাস্তিকে ' না ' বলা । শারীরিক শাস্তি বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অনেক ক্ষতি ডেকে আনে ( যেমন বিদ্যালয়ভীতি ) । দুই . পিঠে ভারী ব্যাগ আর না । এতে তৈরি হয় ' স্কুলব্যাগ সিনড্রোম ' - পিঠে , ঘাড়ে ব্যথা এসব । স্কুলব্যাগের ওজন শিশুর নিজ ওজনের ১০ শতাংশেরও কম হতে হবে । পঞ্চম থেকে ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত স্কুলে বই রাখার বন্দোবস্ত করা গেলে ভালো । ফাইল সিস্টেম চালু থাকলে পিঠে ঝোলানো বোঝা কম হবে । তিন . প্রয়োজনমতো টয়লেট : প্রতি ৬০ জন শিক্ষার্থীর জন্য একটা ইউরিনাল এবং প্রতি ১০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য একটা ল্যাট্রিন থাকা আবশ্যক এবং তা ছেলে ও মেয়েদের জন্য পৃথক হতে হবে । চার . বিদ্যালয়ে নিরাপদে আসা - যাওয়ার ব্যবস্থা । দুই বা তিন চাকার গাড়ি ব্যবহার না করানো । এবং যানবাহনে বেশি ঠাসাঠাসি করে শিক্ষার্থী বহন না করা । পাঁচ . স্কুলে পর্যাপ্তসংখ্যক শ্রেণীকক্ষ ও খেলার মাঠ থাকা বাঞ্ছনীয় । এক শ্রেণীকক্ষে সর্বোচ্চ ৪০ জন শিক্ষার্থীকে পাঠদান করলে খুব ভালো । শ্রেণীকক্ষ যেন ৪০০ স্কয়ার ফুট বা ১০০ স্কয়ার ফুট / প্রতিজন শিক্ষার্থী হিসেবে থাকে । ফার্নিচারে যেন ব্যাক রেস্ট ও ডেস্কওয়ার্ক করার সুবিধা পাওয়া যায় । নার্সারি ও প্রাইমারি স্কুল একতলা বিল্ডিংয়ের হতে হবে । সব স্কুল বিল্ডিংয়ে বারান্দা থাকবে । খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে ন্যূনতম চার ঘণ্টা সময় বরাদ্দ । উচ্চবিদ্যালয়ের জন্য কমপক্ষে ১০ একর এবং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য কম করে হলেও পাঁচ একর পরিমাণের খেলার মাঠ থাকা উচিত ।
কে কি ভাববে কিংবা বলবে , সেইটা তো সত্য দিয়া নির্ধারিত হয় না , হয় দেশ নিয়া তার ভাবনা দিয়া ।
স্বপ্নচারী ভাইয়ের কথা বুঝি না । একবার বললেন যে এর চেয়ে কমদামে বেশী ফিচারের ল্যাপি কেনা উচিৎ আবার বললেন যে কিনলে আবার ম্যাকই কিনবেন বুঝলাম না এই স্ববিরোধী কথা
জিয়াউর রহমান একজন অন্যতম সেরা বাংলাদেশী । এ সম্পর্কে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই । মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অনেক অনেক অবদান রয়েছে , কেবল স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়াই নয় । মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনায়ও তাঁর অসাধারণ সহযোগিতা ছিল ।
ইলিয়াস কাঞ্চন কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার আশুতিয়াপাড়া গ্রামে ২৫শে ডিসেম্বর ১৯৫৬ সালে জন্মগ্রহন করেন । তার পিতা নাম হাজি আব্দুল আলী , মাতার নাম সরুফা খাতুন । তিনি ১৯৭৫ সালে কবি নজরুল সরকারী কলেজ থেকে এইস এস সি পাস করেন । পরে ১৯৭৬ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমে পাস কোর্সে ভর্তি হন পরে ১৯৭৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সোসলোজিতে ভর্তি হন এবং [ . . . ]
নয়াদিল্লী , ৯ জুলাই ( দি - এডিটর ) : টেস্ট ক্রিকেটে ৪০০ উইকেট সংগ্রহের পরে ভারতীয় স্পিনার হারভাজন সিং আত্মবিশ্বাসের সাথেই জানিয়েছেন পরবর্তী ২০০ উইকেট খুব শিগগিরই তিনি দখল করতে পারবেন ।
হুম , সে যখন ব্যাকাপ করে তখন / এ যা থাকে তা ব্যাকাপ করে iso বানায় । যার ফলে কোন ড্রাইভ মাউন্ট করা থাকলে সে মাউন্ট করা ড্রাইভ সহ ব্যাকাপ করে ফেলবে ।
ঢাকা , ২৭ জুন ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনে আজ সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক ও লেনদেন দুই - ই বেড়েছে । সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ছিল কার্যদিবসের শুরু থেকেই । দিনশেষেও ওই ধারা অব্যাহত ছিল । বাজারে সূচক বেড়েছে ৯২ পয়েন্ট । বাজারে লেনদেনও হয়েছে গতকালের চেয়ে অনেক বেশি । গতকালের চেয়ে লেনদেন বেড়েছে ৩২৫ কোটি টাকা । আজ ব্যাংক , বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম ছিল ঊর্ধ্বমুখী । প্রকৌশল , টেক্সটাইল ও ওষুধ খাতে ছিল মিশ্র অবস্থা । বেলা সাড়ে এগারটার দিকে সূচক গতকালের চেয়ে ৪১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৫৮৮২ পয়েন্টে । গতকালের সর্বশেষ সূচক ছিল ৫৮৪১ . ২৫ । দুপুর ১২টায় সূচক গতকালে চেয়ে ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ৫৯০৭ . ৬৪ পয়েন্টে দাঁড়ায় । সূচক বৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত রেখে দিন শেষে সূচক গতকালের চেয়ে ৯২ . ৯২ পয়েন্ট বেড়ে ৫৯৩৪ . ১৮ পয়েন্টে এসে দাঁড়ায় । সূচক বাড়ার হার ছিল ১ . ৫৯ শতাংশ । আজ ডিএসইতে মোট ২৫৩টি কোম্পানির লেনদেন হয় । এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৮টির , কমেছে ৬২টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানির । বাজারে আজকের মোট লেনদেন গত কয়েক দিনের চেয়ে বেশি হয়েছে । মোট লেনদেন হয়েছে ৮৩১ কোটি ৯১ লাখ টাকা । যা গতদিনের চেয়ে ৩২৫ কোটি ৬ লাখ টাকা বেশি । গতকালের লেনদেন ছিল ৫০৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা লেনদেনে শীর্ষ ১০টি কোমপানি হলো সাউথইস্ট ব্যাংক লিঃ , ইউসিবিএল , মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিঃ , প্রাইম ব্যাংক লিঃ , এমআই সিমেন্ট , ওয়ান ব্যাংক লিঃ , সিটি ব্যাংক লিঃ , ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ , মবিল যমুনা লুব্রিকেন্টস্ বাংলাদেশ লিঃ ও লংকাবাংলা ফাইন্যান্স । দর বাড়ার শীর্ষ ১০টি কোমপানি হলো মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিঃ , স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিঃ , সাউথইস্ট ব্যাংক লিঃ , মবিল যমুনা লুব্রিকেন্টস্ বাংলাদেশ লিঃ , ট্রাস্ট ব্যাংক লিঃ , ব্যাংক এশিয়া লিঃ , প্রাইম ব্যাংক লিঃ , সিটি ব্যাংক লিঃ , লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স ও ব্র্যাক ব্যাংক লিঃ । দাম কমার শীর্ষ ১০টি কোমপানি হলো ৮ম আইসিবি , আনোয়ার গ্যালভানাইজিং , প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স , মার্কেন্টাইল ব্যাংক ১ম মি . ফান্ড , চিটাগাং ভেজিটেবল , প্রাইম ফাইন্যান্স ১ম মি . ফান্ড , লিগেসী ফুটওয়্যার , দুলামিয়া কটন মিলস , সমতা লেদার ও ইমাম বাটন । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / এএস / এমআই / এমএইচ / ১৬ . ৩৮ঘ . )
১ . মুসলিম ব্রাদারহুড সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতির সুযোগ নেবে ও নিজেদেরকে সরকারে অন্তর্ভূক্ত করার চেষ্টা চালাবে । ২ . সেনাবাহিনী ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ নেবে ,
প্রথম পর্ব ৩ ক্লাসজুড়ে থমথমে পরিস্থিতি । বাংলা স্যার এতো কড়া হতে বোধহয় এই ক্লাসের আর কেউই কোনোদিন দেখেনি । স্যার বেশ জোর গলায় সবাইকে হুঁশিয়ার করে দিচ্ছেন । তার ক্লাসে একদিনও পড়া কমপ্লিট না করে আসা যাবে না । তার ক্লাস চলাকালীন টু শব্দ করা যাবে না । তার ক্লাসের সময় কেউ মরে না গেলে বাইরে যেতে পারবে না । এমন আরো অনেক আজগুবি ও মেজাজ খারাপ করা সব নিয়মকানুন জানিয়ে দিয়েছেন তিনি । এই স্যারের নাম আশরাফ । তার নাম শুনলেই কলেজসুদ্ধ সবাই থরথর করে কাঁপে । তিনি একবার যে নিয়ম করেছেন , সেটাই সই । তার নড়চড় কোনোভাবেই চলে না । একবার ক্লাসে একটা ছেলে বাথরুমে যেতে চেয়েছিল । স্যার তাকে বেশ কড়া শাস্তি দিয়েছিলেন । তা দেখে সবাই একেবারে সোজা হয়ে গিয়েছিল । আশরাফ স্যার চলে যেতেই সবাই হাঁফ ছেড়ে বাঁচলো । সিনথিয়া এসে সাইফের পাশের বেঞ্চে বসে বলল , ' বাঁচা গেল , তাই না ? ' মাথা নেড়ে সাইফ বলল , ' হুম । ' ' কিছু কিছু স্যারই থাকে এমন বদ । এগুলোর অত্যাচার সহ্য করা ছাড়া যেন কোনো গতি নেই । ' ' গতি থাকবে কীভাবে বলো ? প্রিন্সিপালের সঙ্গে তার ভালো খাতির যে । ' ' সেটাই তো মূল সমস্যা । নইলে কবে তার নামে নালিশ করা যেত । ব্যাটা পড়ায় বাংলার মতো একটা সাবজেক্ট , ভাব দেখায় যেন ক্যালকুলাস পড়াচ্ছে , ' রাগ ঝাড়লো সিনথিয়া । একটু হেসে সাইফ বলল , ' তুমি এতো রাগ করছো কেন ? তোমাকে তো আজ পর্যন্ত কিছুই বলেনি । কোনো শাস্তিও পাওনি । তাতেই এতো রাগ ? ' শাস্তি দেয়া লাগবে না । লোকটার হামতুম আমার মোটেই পছন্দ নয় । ' ' হুম । ' পরের ক্লাসটা অ্যাকাউন্টিং । প্রধান সাবজেক্ট হওয়ায় এই বিষয়ে সবাই মনোযোগ দেয় । কিন্তু অ্যাকাউন্টিং - এর স্যারটা যেন আবার সুবিধার নয় । তিনি পড়ানোর চেয়ে গল্প করতেই বেশি ভালোবাসেন । অবশ্য এ নিয়ে কারো কোনো অভিযোগ নেই । কারণ , তিনি যে অল্প সময়টুকু পড়ান , তাতেই ছাত্রছাত্রীদের মাথায় একেবারে গেঁথে দিতে পারেন পড়া । সিনথিয়ার ভাষায় , এই স্যারটা হলেন বর্ন টিচার । মানুষকে শেখানোর জন্যও বুদ্ধি থাকতে হয় । এই স্যারটার সেই বুদ্ধির কোনো অভাবই নেই , এমনটাই মনে করে সিনথিয়া । ৪ এভাবে কলেজের পড়া , বন্ধুদের সঙ্গে খানিক কথাবার্তা আর সাইফের প্রতি সিনথিয়ার কড়া নজরদারির মধ্যে আরো কয়েক সপ্তাহ কেটে গেছে । এর মধ্যে সাইফ আর সিনথিয়ার বন্ধুত্বও হয়েছে আরও অনেক ঘনিষ্ঠ । কিন্তু এই বন্ধুত্বের মধ্যেও সাইফের কেমন যেন একটা কেয়ারলেস ভাব সবসময়ই খেয়াল করেছে সিনথিয়া । কেবল সিনথিয়াই নয় , ক্লাসের আরো অনেকেই ব্যাপারটা লক্ষ্য করেছে । একদিন অনেক আগ্রহ নিয়ে সিনথিয়া বৃষ্টিতে ভেজার জন্য সাইফকে ডেকেছিল । সেদিন বাইরে তুমুল বৃষ্টি । বৃষ্টি না বলে ঝড় বলা ভালো । কলেজের প্রায় সবাই , এমনকি কয়েকজন টিচারও ভিজতে শুরু করেছিল সেদিনের বৃষ্টিতে । আর ছেলেমেয়েদের কথা তো বাদই । তখন সবার দেখাদেখি সিনথিয়াও বেশ লাফালাফি করতে করতে এসে সাইফকে ডাকল , ' অ্যাই সাইফ , বৃষ্টিতে ভিজবো আসো তো ! ' ' তুমি বৃষ্টিতে ভিজবে আমি এসে কী করবো ? ' দায়সারাভাবে জবাব দিলো সাইফ । সেটা গায়ে না মেখে সিনথিয়া বলল , ' কাম অন দেরি করো না বৃষ্টি কমে গেলে মজা শেষ । এতো জোরে বৃষ্টি পড়তে আমি কোনোদিন দেখিনি । ঠিক যেন বাথরুমের শাওয়ারের ফুল ফোর্সকেও হার মানাবো । তুমি আসো তো ! ভিজলে তোমার ভালো লাগবে । আমি বললাম না ? ' ' না আমি ভিজবো না । তোমার ভিজতে ইচ্ছে করছে , তুমি যাও । আমাকে টাইনো না । প্লিজ । ' ' আরে কি আশ্চর্য ! এমন দিনে কেউ ঘরে বসে থাকে নাকি ? ' বলে সাইফের হাত ধরে টানতে শুরু করলো । সাইফ বলল , ' সিনথি লিভ মি অ্যালোন । ' তাতে কান না দিয়ে টানতে থাকলো সিনথিয়া । ' সিনথি জাস্ট লিভ মি অ্যালোন ! ' রীতিমতো চিৎকার করে বলল সাইফ । সঙ্গে সঙ্গে হাতটা ছেড়ে দিল সিনথিয়া । যেন কারেন্টে শক খেয়েছে । কিছুক্ষণ বিমূঢ়ের মতো তার দিকে তাকিয়ে থেকে এক ঝটকায় ঘুরে ক্লাস থেকে বের হয়ে গেল সে । তখন রুমে অনিক , শাকিলসহ আরও কয়েকজন ছিল । তারা অনেকদিন ধরেই খেয়াল করছে সিনথিয়ার সঙ্গে সাইফের এমন আচরণ । তারা এসে সাইফের পাশে বসল । ' সাইফ , তোমার সমস্যাটা কী আমাকে বলবা ? ' সাইফ ততক্ষণে চুপ হয়ে গেছে । রাগের মাথায় এভাবে ঝাড়াটা ঠিক হয়নি সেটা বুঝতে পেরে এখন তার খারাপ লাগছে । অনিক আবারো জিজ্ঞেস করল , ' কী হলো বলো ? সিনথিয়া তোমার সাথে অনেক মিশে । তোমার মতো আর কারো সাথে সে এতো মিশে না । ও তোমার খোঁজ - খবরও রাখে অনেক । তবুও কেন তুমি ওকে এভাবে এড়িয়ে চলো ? ' ' আমি জানি না , ' বিষন্ন মনে জবাব দেয় সাইফ । তখন বারান্দায় দাঁড়িয়ে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছিল সিনথিয়া । ৫ সিনথিয়াকে এভাবে কষ্ট দেয়ার ঘটনা এই প্রথম নয় । এর আগেও অনেকবার সাইফ তার সঙ্গে রীতিমতো অনেক কষ্ট দিয়েছে । সিনথিয়া যথেষ্ট বুদ্ধিমতী মেয়ে । সে বুঝতে পেরেছে কোনো একটা কষ্টময় অতীতে ডুবে আছে সাইফ । অতীতটা কী , তা সিনথিয়া এখনো জানে না । ও ভেবেছে একদিন সাইফই তাকে সব বলবে । কিন্তু সাইফ আজও তাকে বলেনি কিছু । কিন্তু আজ বৃষ্টির সামনে দাঁড়িয়ে অন্য একটা কথা ভাবছে সিনথিয়া । সে কাঁদছে কেন ? সে শক্ত - সামর্থ্য একটা মেয়ে । তার মা বলে , জন্মের পর নাকি ও তেমন একটা কাঁদেইনি । অনেক চঞ্চল স্বভাবের মেয়ে ও । কোনোকিছুতে কষ্ট পেলে সেটা মানিয়ে নেয়ার এক ক্ষমতা রয়েছে তার যা তাকে যে কোনো পরিস্থিতিতে মনকে শক্ত রাখতে সাহায্য করে । কিন্তু সাইফের সঙ্গে কিছু হলে সে নিজেকে ঠিক রাখতে পারছে না কেন ? সাইফ তো তার সঙ্গে তেমন একটা ভালো করে কথাও বলে না । এমনিতে সে খুব ভালো ব্যবহার করে । খোঁজ - খবরও রাখে । কিন্তু সাইফতো ওর সঙ্গে অন্যভাবে কখনো মেশেনি । উল্টো একটু দূরে দূরে থেকেছে । তাহলে কি তার এই দূরে দূরে থাকাটাই তাকে কাছে টেনেছে ? প্রতিটি বন্ধন কি দূর থেকেই আবদ্ধ হয়ে যায় ? এমনি নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছিল সিনথিয়ার মাথায় । সে বিষয়টা নিয়ে ভাবতে থাকলো । তিন - চারদিন টানা সে শুধু এটা নিয়েই ভাবলো । সবশেষে সে সত্যটা টের পেল , সে সাইফকে পছন্দ করে ফেলেছে । কীভাবে কখন এটা হলো , সে বুঝতেও পারলো না । কিন্তু সত্যটা টের পেয়ে সে খুব কষ্ট পেল । নিজের উপর সে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে । সাইফ ভালো একটা ছেলে । কিন্তু সম্পর্ক তৈরি করার মতো ছেলে হয়তো সে নয় । এমনিতেই সাইফ তাকে অনেক এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে । তার সঙ্গে সম্পর্ক হলে তো তাকে কষ্টই পেতে হবে । তবে কি এতোদিনের হাসিখুশি সিনথিয়া জেনেশুনে কষ্টের জীবন বেছে নিবে ? ( তৃতীয় পর্ব ) প্রথম প্রকাশ
সেলিম রাজ লিখেছেন : ধন্যবাদ এমন একটা মহৎ কাজ করার জন্য । আশাকরি অভ্যর্থনা বিভাগ আপনার পরিচয়টা দিয়ে পরিচিত হবার সুযোগ দিবেন ।
৪ ) স্বপ্নদ্রষ্টাদের যে স্বপ্নের কথা আপনি বলছেন , তা যে গোটা দেশের মানুষের স্বপ্ন , তা আপনাকে কে বললো ? কি প্রক্রিয়ায় এই অসাধারণ তথ্যটি জানা গেল ?
প্রথম আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত । রোববার বাংলা একাডেমীর সেমিনার কক্ষে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলনের উদ্বোধন করেন তিনি । তিনদিনব্যাপী এ সাহিত্য সম্মেলনের শ্লোগান ' দক্ষিণ এশিয়ার সমকালীন সাহিত্য ' ।
আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমরা সবাই মাঝে মাঝে অবসর সময় কাটানোর জন্য কম্পিউটারের xp এর ডিফল্ট গেমগুলো খেলে থাকি । তার মধ্যে Hearts গেমটি সবারই প্রিয় । আজ থেকে এই Hearts গেমটি খেলুন প্রতিপক্ষের সকল কার্ড show . . .
দারবিশের বেশ কিছু কবিতা আমার কাছে আছে । দরকার লাগলে পাঠানো সমস্যা হবে না ।
লেখক বলেছেন : আমি আসলে গল্প লেখার সময় গল্পটাকে প্রাধান্য দেইনা . . . . ফরম্যাট নিয়ে চিন্তা করি বেশি । গানটা জানতাম ভাল্লাগবে
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : ব্যতিক্রমধর্মী আরো সাতটি বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণ শুরু করেছে বিজ্ঞাপনী সংস্থা সিজি ওয়ার্ল্ড । প্রতিষ্ঠানটির অন্যতম কর্ণধার নাবিল আশরাফ এসব বিজ্ঞাপনের নির্মাতা হিসেবে কাজ করছেন । বিজ্ঞাপনগুলোর মধ্যে রয়েছে পাঁচতারকা হোটেল র্যাফলস , সুপারসাইন ক্যাবল , পূর্বাচল শাহ্ পরান সিটি , আবাসন সিলিকন সিটি ও প্রবাসী পল্লী । প্রবাসী পল্লীর আরো দু ' টি বিজ্ঞাপন কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে । এসব বিজ্ঞাপন চিত্রের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর ছিলেন মইনুল ইসলাম , মিউজিক করেছেন আবিদ রনি এবং ক্যামেরায় ছিলেন নাভিদ খান । এ পর্যন্ত অসংখ্য বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণ করেছেন নাবিল আশরাফ । এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো পূর্বাচল ম্যাক্স গ্রীন সিটি , সুপার স্টার এনার্জি সেভিং ল্যাম্প , এন মোহাম্মদ প্লাস্টিক , এসিআই , সিটিজেন , এটিএন ইলক্ট্রোনিক্স । নাবিল আশরাফ জানান , তাদের প্রতিষ্ঠান সিজি ওয়ার্ল্ড ২০০৯ সালে শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞাপনী সংস্থা হিসেবে বিসিআরএ ও ট্র্যাব অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে । তিনি জানান তাদের প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে এ বছরই ব্যতিক্রমধর্মী বাংলা সিনেমা ' পরী ' র কাজ শুরু হবে । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / এআইকে / ১৮ . ৩০ঘ . )
ভুল ভেঙে দাও ভুল জেনে নাও : মুরগির না হাঁসের ডিম কোনটি ভালো ?
লেখক বলেছেন : এইটা আমুর থাইকা এইখানে বেশী জরুরী মনে হৈছে , ওইখানে ছাগু নাই , আর এইখানে তো পুরা মহামারী
আপনি কি তাদের প্রতি লক্ষ্য করেননি , যারা আল্লাহর গযবে নিপতিত সম্প্রদায়ের সাথে বন্ধুত্ব করে ? তারা মুসলমানদের দলভুক্ত নয় এবং তাদেরও দলভূক্ত নয় । তারা জেনেশুনে মিথ্যা বিষয়ে শপথ করে ।
এর আগেও মডুদের আচরনের কারণে ফোরাম হতে চলে গেছে অনেক সিনিয়র সদস্য । তাই মোডারেশন বোর্ডের কাছে অনুরোধ যেন তারা ফোরামের সিনিয়র সদস্যদের কে যেন আরেকটু সম্মান দেন ।
রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড . এস এম সাইফুল ইসলাম সভাপতি এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড . মো . আব্দুল গণি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন । বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় কাবে সকাল ১০টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে একটানা বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলে । ৪২৪ জন ভোটারের মধ্যে ২৯৪ জন শিক্ষক ভোট দেন । বিস্তারিতঃ শাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি নির্বাচন : সাইফুল ইসলাম সভাপতি ও আব্দুল গণি সাধারণ সম্পদক
সাতক্ষীরা , বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম ; জাতীয় বিদ্যুৎ সপ্তাহ ২০১০ উদযাপন উপলক্ষে ' বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হন , অন্যকে ব্যবহারের সুযোগ দিন ' এই স্লোগানকে সামনে রেখে সাতক্ষীরায় র্যা লি ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । এ উপলক্ষে বুধবার সকালে সাতক্ষীরা পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি সদর দপ্তর পাটকেলঘাটায় এক বনাঢ্য র্যা লি বের করে । র্যা লিটি উপশহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে । এ সময় র্যা লিতে উপস্থিত ছিলেন যোগাযোগ মন্ত্রনালয় সম্পর্কীত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শেখ মুজিবুর রহমান এমপি । র্যা লি শেষে সমিতির নিজস্ব কার্যালয়ে বিদ্যুৎ ব্যাবহারে গ্রাহকের করনীয় কি এবিষয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় । সভায় সমিতির সভাপতি মহাসিন আলীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার যুবরাজ চন্দ্র পাল , জেলা কৃষক লীগের সভাপতি বিশ্বজিৎ সাধু , জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুস সুলতান বাবলু প্রমূখ । বাংলাদেশনিউজ২৪x৭ . কম / এমএ / এসএকে .
পোষ্ট করেছেন : ১৬ টি মন্তব্য করেছেন : ৩১৩ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৪ মাস ১৭ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ২০৪২ বার
গত ১১ জানুয়ারি ঢাকার পল্লবীতে পুলিশের গুলিতে ইমতিয়াজ হোসেন আবীর ( ১৯ ) নামে নর্দান ইউনিভার্সিটি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর এক ছাত্র নিহত হয়েছে । নিহত পরিবারের অভিযোগ , আবীরকে ফোনে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে পল্লবী থানার এএসআই ইসমাইলের নের্তৃত্বে পুলিশ গুলি করে হত্যা করে তাকে ডাকাত দলের সদস্য বলে পরিচয় দিচ্ছে । আবীরের নামে থানায় কোনো মামলা বা জিডি নেই ।
পোস্ট করা হয়েছে : রবি নভেম্বর ২৫ , ২০০৭ ১১ : ৪৯ অপরাহ্ন
গতকাল ( ১৫ মার্চ , ২০১১ ) দিনব্যাপী রাজশাহীর সাফাওয়াং ( স্বপ্নিল আয়োজন কমিউনিটি সেন্টার ) এ বৃটিশ কাউন্সিল ও হাঙ্গার প্রজেক্ট - বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় ইয়ূথ এন্ডিং হাঙ্গার রাজশাহী ও রংপুর অঞ্চলের আয়োজনে অনুষ্ঠিতব্য স্বেচ্ছাব্রতী সামাজিক উদ্যোগ মেলায় আগত অতিথিরা এ কথা বলেন ।
- নতুন একটি Windo িআসবে সেখানে Enable নির্বাচন করুন
ঠিক কথা । কিন্তু যদি রাগান্বিত হয়ে বিনা কারণে কাউকে নেগেটিভ রেপুটেশন দেয় তখন কী হবে ? উদাহরণ স্বরূপ শচীনের একটা পোস্ট সম্পর্কে হেমন্ত নেগেটিভ কমেন্ট করায় ভূপেন হেমন্তকে নেগেটিভ রেপুটেশন দিলো , সেক্ষেত্রে কী হবে ?
" উত্তরী প্রবাহ " গ্যাস পাইপলাইনের প্রথম লাইনটি বালটিক সাগর হয়ে রাশিয়ার উপকূলে টানা হয়েছে
আপনারা যে নাম দিয়েছেন তার ডাউনলোড লিংক সাথে দিলে ভালহত । সহযে তা সংগ্রহ করা যেত
আবু জারীর বলেছেন : ওরা ধার্মীক নয় ধর্মহীন সেকুলার শয়তান ।
প্রথম সূর্যোদয়ের এক তরুণ , আলোকিত দিগন্তে দেখেছিল সে পরাধীন । নিজের দিকে তাকিয়ে আবিষ্কার করেছিল - সে নগ্ন । সমস্ত তারুণ্যকে দু ' হাতের মুঠোয় করে বলেছিল , " স্বাধীনতা দাও একটু খাওয়ার , বাঁচার , আর লজ্জা ঢাকার একটু সুতিবস্ত্র মাত্র । " হায়েনাগুলো তাতেও নারাজ ।
কিছু সমস্যা - কিছু সংকটঃ নবীন এই ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সমস্যা - সংকটের কথা জিজ্ঞাসা করতেই ছাত্র - ছাত্রীরা জানালেন , এ কলেজে তীব্র শিক্ষক সংকট বিরাজমান । এ কলেজের শিক্ষার্থী শরিফুল ইসলাম বললেন , " বর্তমানে কলেজে দুটি ব্যাচের মাত্র ১২০ ছাত্র - ছাত্রী থাকায় এবং কয়েকজন অতিথি শিক্ষক থাকায় এই শিক্ষক সংকটের ব্যাপারটি অনুভূত হচ্ছে না কিনা আগামী ২ - ১ বৎসরের মধ্যে যখন আরও কয়েক ব্যাচের ছাত্র - ছাত্রী ভর্তি হবে তখন অবস্থা একেবারে শোচনীয় হয়ে যাবে । তাই আমার মনে হয় সংকটের এই ব্যাপারটি শোচনীয় হওয়ার আগেই এখানে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া উচিৎ " । এই কলেজ ক্যাম্পাসে কোনো মসজিদ নেই । অথচ একটি মসজিদ থাকা অত্যন্ত জরুরী । ছাত্ররা কলেজ ক্যাম্পাসে অতিসত্বর একটি মসজিদ নিমার্ণের দাবি জানান । ছাত্রহলের ডাইনিং এ গ্যাসের সংযোগ দেওয়াও অতি জরুরী । এছাড়া মুক্তাদির - আবিরদের কাছে থেকে জানা গেলো লাইব্রেরী - ছাত্রহল এবং কলেজে বিভিন্ন দপ্তরে বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা - কর্মচারীর প্রয়োজন হলেও কর্মচারী আছেন মাত্র হাতে গোনা কয়েকজন ।
না হয় না কারন ওনাদের জন্যও কিছু ফালতু ছুটি ঘোষিত আছে । ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু বা জিয়াউর রহমানকে আপনি শ্রদ্ধা করতেই পারেন কিন্তু তাদের ইমেজের বারোটা তাদের নিজেদের দল বাজিয়ে রেখেছে ।
লেখক বলেছেন : পেয়েছি ! ! আলবেনিয়া সিলেক্ট করতে হবে ! তবে একটা ছবি কম আসে । এ্যড দেয় ।
কম্পিউটার ছেড়ে ইন্টারনেট মোবাইল , এ তো অনেক পুরনো কেচ্ছা । নতুন নতুন পেজ দেখতে পিসির মতো মোবাইলেও ব্যবহার হয় ওয়েব ব্রাউজারের । বিভিন্ন ব্রাউজারের মধ্যে অপেরা একটি পরিচিত নাম । শুধু পরিচিত বললে বোধহয় ভুলই হবে । এটি বহুল ব্যবহƒত ব্রাউজার । মোবাইলে ইন্টারনেটের বিল কমাতে নতুন পদ্ধতি বের করেছে অপেরা । তাই তারা এনেছে অপেরা মিনি ৪ ভার্সানটি । নতুন সংস্করণ , তাই এতে কিছুটা নতুনত্ব তো থাকবেই । এখন থেকে ওয়েব রিকোয়েস্ট সমাধান করবে প্রক্সি সার্ভার দিয়ে । আর এরই ফলে যে কোনও পেজের ফাইল সাইজ ৫ থেকে ২০ ভাগ কমে আসবে । আর তাতে এতটুকু নষ্ট হবে না পেজের গুণাগুন । সেই সঙ্গে কিছুটা ব্যয় কমবে সেসব ব্যবহারকারীর যারা ইন্টারনেট ব্যবহারের ওপর বিল পরিশোধ করেন । এতে নতুনত্ব হিসেবে আরও যুক্ত হয়েছে জুম করে পেজ পড়া । মানে এখন থেকে যে কোনও পেজ আকারে ছোট বড় করে পড়া যাবে । সম্পূর্ণ জাভা বেইজড এই ব্রাউজারটি এখন অনেক শক্তিশালী । কিছুদিন আগে মাইক্রোসফট এই প্রযুক্তিতে তৈরি করেছে ডিপফিশ নামক একটি ব্রাউজার এবং অবশ্যই তা মোবাইলের জন্য । অপেরা মিনি ৪ - এর বেটা সংস্করণ এখন পাওয়া যাচ্ছে । তবে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীরা বাড়তি সুবিধা হিসেবে কিছুটা বিল কমাতে পারবে ।
ফটোগ্রাফার রতন দাসকে তার ফটোগ্রাফির জন্য কদম ফুলের শুভেচ্ছা ।
নিচের ছবিটুকু ভাল করে দেখুন । ধরে নিন , নিচের গাড়িটি একটি চলন্ত গাড়ি । সুতরাং এটি স্থির নয় বা এক জায়গায় দাড়িয়ে নেই , এটি চলছে - হয় ডান দিকে , নাহয় বাম দিকে । গাড়িটি সোজা মুখ করে চলছে , উল্টো দিকে চলছে না । বুদ্ধি পরীক্ষাটি বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে তৈরি করা , বিদেশ নয় ।
কাউকে খুচানোটা কি ঠিক কাজ ? আপনার কাছ থেকে এই রকম কমেন্ট আমরা কেউ আশা করিনি । কারো ফিলিসং নিয়ে তামাশা করাটা শোভনীয় নয় । আশা করি আপনার ভূলটা আপনি ধরতে পারেছেন । ধন্যবাদ ।
আমরা যাদের মৃত্যুকে মহীয়ান করতে চাই , আত্মতৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে যাদের আহার্য হরণ করি
২২ / ১৬৩৩ জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলিকে ( ৭০ বছর বয়সে ) ধর্মীয় বিচারের নামে রোমান ক্যাথলিক যাজকগণ কর্তৃক বিচারসভায় তাঁর কর্মকান্ডকে ভ্রান্ত বলে আখ্যায়িত ও শপথপাঠ ।
আ কিউরিয়াস কেইস অভ শার্লে শ্যারড লিখেছেন : এস এম মাহবুব মুর্শেদ .
আমি মনে করি সারা দুনিয়ার মানুষ যদি তাকে ভালো বলে ইসলামের দৃষ্টিতে সে সুদখোর তাকে সুদখোর বলা ভালো । পুরষ্কারটা যদি পাপ করে আসে এমন পুরস্কার না পাওয়া ভালো । একটা হাদিস পরছিলাম - সুদের ৭০ টা গুনাহ এর মধ্য সর্বনিম্ন গুনাহ নিজের আপন মায়ের সাথে জেনা করা । ( দু : খিত রেফারেন্স দিতে পারলাম না )
ডিডিআর ১ ও আছে আরেকটা পিসিতে কিন্তু বেচবো না যাইহোক র্যামদুটো এইমাত্র যে দোকান থেকে কিনেছিলাম সেখানেই ফিরিয়ে দিয়ে আসলাম আর ৪ গিগার একটা স্টিক কিনে নিয়ে আসলাম অল্প দামে । কাজেই টপিক এখন বন্ধ করা যেতে পারে . . .
রংমহল » ভিডিও » মিউজিক ভিডিও » প্রাণের মাঝে যে গান বাজে . . .
দাঁতের ব্যথা সাময়িকভাবে কমানো কোনো চিকিৎসা নয় , আপনি যদি দাঁতের সার্বিক সুস্হতা চান , পরবর্তী সময়ে দাঁতের ব্যথার আশঙ্কা থেকে মুক্ত থাকতে চান তবে আপনাকে ডেন্টাল সার্জনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে । একজন অভিজ্ঞ দন্ত চিকিৎসকই আপনার দাঁতের সমস্যার সমাধানে সঠিক সিদ্ধান্ত দিতে পারবেন ।
মগজ ( ব্রেইন ) সারাক্ষন মেরুদন্ড ( স্পাইনাল কর্ড ) এর সাথে যোগাযোগ করতে থাকে , যা আমাদের মাথা এবং শরীরের পেছনের দিকে অবস্থিত । রক্ত সামনের দিক দিয়ে হৃদয় ( হার্ট ) থেকে আমাদের মাথায় ( ব্রেইনে ) আসে । যখন একটি পশুকে সামনের দিক থেকে জবাই করা হয় , তখন মাথায় রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যায় । ব্রেইনের তখন রক্তের প্রয়োজন হয় । তাই সে হৃদপিন্ড সাথে যোগাযোগ করে আরো রক্ত পাঠাতে বলে , কারণ রক্ত ছাড়া ব্রেইন কাজ করে না । আর মগজই আমাদের দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ । মগজ এসময় বারবার হৃদপিন্ডকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে যে সে কেন রক্ত পাচ্ছে না এবং আরো রক্ত প্রেরণ করতে বলে । এখন রক্ত আসতে থাকলে তা বিচ্ছেদ করা শিরা ( যে গুলো রক্ত বহন করে ) দিয়ে বাইরে চলে যায় । এভাবে আস্তে আস্তে সব রক্তই বের হয়ে যায় এবং পশুটি তখন খাওয়ার উপযোগী হয়ে উঠে ।
গতকাল সন্ধ্যায় কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা বিএনপি আয়োজিত এক পথসভায় তিনি এ কথা বলেন । তিনি আরও বলেন , ৩০ বছরের অধিক সময় ধরে রাজনীতি করে আসছে , এমন একজন লোক বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে গ্রেফতার করে চোর - ডাকাতের মতো রিমান্ডের নামে নির্যাতন চালানো হচ্ছে । শুধু তাই নয় , তাকে গাড়ি চোরসহ নানা অপরাধী হাজতির সঙ্গে রাখা হয়েছে । এই জুলুমবাজ সরকারের পতন ঘটাতে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে । এ সময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া - টেকনাফ আসনের সাবেক এমপি জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ শাহজাহান চৌধুরী , জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি সিরাজুল হক বিএ , উপজেলা
গত ১৬ ডিসেম্বর বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয় । গ্রেফতার করেই তাকে বেদম মারধর করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা । স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন বলেন , সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে কোনো ধরনের নির্যাতন করা হয়নি । আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ বলেন , তিনি নির্যাতিত হলে তার পোশাকে রক্তের দাগ থাকত । তার জামায় রক্তের দাগ নেই । তিনি আরও বলেন , সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রক্ত আর সাদা নয় যে দাগ থাকবে না । নিম্ন আদালতে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর স্ত্রী রক্তমাখা টিস্যু উপস্থাপন করেন । সবাইকে অবাক করে দিয়ে সরকারপক্ষের পিপি বলেন , লাল রং মেখে ওই টিস্যু আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে । এর আগে চট্টগ্রামে লুত্ফুজ্জামান বাবরের নাক দিয়ে রক্ত পড়া অবস্থায় এবং তার পাঞ্জাবি রক্তাক্ত অবস্থায় রিমান্ডে নেয়ার ছবি পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল ।
হ্যাঁ , হাইকোর্ট ঠিকই করেছে - ইভটিজিং শব্দটি নিষিদ্ধ করেছে , তার পরিবর্তে ব্যবহার করতে হবে যৌন হয়রানি - ঠিকই , যা ঘটছে তা যৌন হয়রানি ছাড়া কিছুই নয় ।
- কন্ট্রোল কী চেপে ধরে ফেস ওয়ান এবং টু লেয়ার দুটি একসাথে সিলেক্ট করুন । কন্ট্রোল + টি বাটন চেপে অথবা এডিট থেকে টান্সফর্ম সিলেক্ট করে ফ্রি ট্রান্সফর্ম করুন । এবারে শেপটিকে নিচের মতো করে ঘুরিয়ে নিন । - ফেস ওয়ান এবং টু লেয়ারের মাঝে নতুন আরেকটি লেয়ার তৈরি করুন । আমি নাম দিলাম বটম কর্নার । তারপর পেন টুল সিলেক্ট করুন ।
টিভি আজকাল অনেক বড় , মোটাসোটা এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুরোনো । কিন্তু মোবাইল সুন্দর , স্লিম এবং সহজেই বহনযোগ্য ।
আমরা বাঙালি জাতি । আমাদের মধ্যে রয়েছে মমত্ববোধ । কিন্তু কিছু হায়েনা প্রকৃতির মানুষ রয়েছে যারা না বুঝে ক্ষমতার দাপটে নিরীহ মানুষের প্রতি নির্মম ব্যবহার করে । লিমনের ঘটনা থেকে শুধু র্যাবই নয় । আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সকল সদস্যদের শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত । লিমন যেভাবে জীবন সংগ্রাম করে এগিয়ে যাচ্ছিলো প্রতিবন্ধকতা কি শেষ পর্যমত্ম তার শিক্ষাজীবনের ইতি টানবে ? তা কখনও আমরা আশা করবো না । কারণ , মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিটি অনুষ্ঠানেই উনার বক্তব্যে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্রতি সহানুভূতিশীল আচরণ করার জন্য সকলের প্রতি উনি অনুরোধও করেছেন । একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উনার বক্তব্যকে সবাই স্বাগত জানায় ।
কী আর্শ্চয সমাপতন ! তৃণমৌলিকতার আস্বাদ না নিয়েই বিদায় নিলেন বাদলবাবু ।
আর এই রয়ালটি আসলে কিন্তু দিচ্ছে লিনাক্সের বিভিন্ন ডিস্ট্রোর ডেভেলপাররা । সম্পাদনা রয়ালটি দিচ্ছে লিনাক্সের বিভিন্ন ডিস্ট্রোর ডেভেলপাররা দিচ্ছে বলতে বুঝাচ্ছিলাম যেগুলোতে বাই ডিফল্ট ঢুকানো হচ্ছে । আমি যতদূর বুঝতে পারছি একটা ডিস্ট্রো কোন স্থানে ডিস্ট্রিবিউট করতে গেলে সেখানকার নিয়ম মেনেই করতে হবে । তাই যেসব দেশে এই রয়ালটি দেবার নিয়ম সেখানে রয়ালটি না দিয়ে ডিস্ট্রিবিউট করতে পারবে না উক্ত লিনাক্সগুলো ।
বাংলানিউজ : গুগল - এর পর ইয়াহু ডটকম ডটবিডি সাইটটিও হ্যাকারদের দখলে চলে যায় । এরই মধ্যে এ হ্যাকার চক্র বাংলাদেশের ৯২০টি সাইটে হ্যাকিং আক্রমণ চালিয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে । শুধু তাই নয় , হ্যাককৃত সবগুলো সাইটেই একই মিউজিক এবং অ্যানিমেশন প্রদর্শন করা হচ্ছে ।
এটি ঢাকায় অনুষ্টিত নারীর সমঅধিকার নিশ্চিতকরন ও জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি বাস্তবায়নের দাবিতে সংসদ ভবনের সামনে জাতীয় কন্যাশিশু এডভোকেসি ফোরাম আয়োজিত একটি মানববন্ধনের দৃশ্য । ছবিটি একটু ভাল ভাবে খেয়াল করুন । ব্যানারের বাম পাশে দু ' জন নারীকে দেখা যাচ্ছে , গলায় প্লেকার্ড ঝুলিয়ে রেখেছেন । তাদের পাশেই ব্যানারের এককোনা ধরে আছেন আরেকজন নারী । এই তিন জনের শাড়ি দেখেই বুঝা যায় খুব বেশী দামি নয় । তাদের পাশেই ব্যানারের ভিতরে দু ' জন নারী তারা নিশ্চয় ওই সংগঠনের নেত্রী হবেন , তাদের পোষাক এ তিন জনের চেয়ে বেশী দামী । আবার রোদ থেকে বাঁচার জন্য চোখে একজনের চশমা । অর্থাৎ পোষাকে সবাইকে সমঅধিকার দেয়া হয়নি । সেই ব্যানারের মাঝামাঝিতে একজন নারী দাঁড়িয়ে । সম্ভবতঃ তিনি ওই সংগঠনের সভানেত্রী হবেন । সভানেত্রী হিসেবে তিনি ওই সংগঠনের একজন কর্মীকে দিয়ে নিজের মাথার উপর ছাতা ধরিয়ে রেখেছেন । বাকী নারীরা কাঠফাঁটা রোদের ভিতর গলায় প্লেকার্ড ঝুলিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন । এখন সেই নেত্রী যদি আসলেই সমঅধিকারে বিশ্বাস করতেন তাহলে সকল নারী যারা তার ডাকে ওই মানববন্ধনে হাজির হয়েছেন তাদের সবার জন্য সমান ছাতা ও ছাতা ধরার লোকের ব্যবস্থা করতেন । এটি একটি সুক্ষ ব্যাপার । কিন্তু খেয়াল করলে ধরা পড়বে । এর মাধ্যমে কি প্রমাণিত হয় ? আসলে যারা সমঅধিকারের কথা বলেন তারা নিজেরা তা মানেন না । মানেন না এ কারণে , সমঅধিকার সম্ভব নয় । সম্ভব ও প্রয়োজন সুষম অধিকার । অর্থাৎ যার যতটুকু অধিকার প্রয়োজন তার সবটুকুই দেয়া । এই ছবি দেখে হুমায়ুন আহমদের একটি সিনেমার কথা মনে পড়ে গেল । দুজন নাতনী গ্রামে গিয়ে গরীবদের প্রতি দাদার বৈষম্যের খুব প্রতিবাদ করেন । একদিন দাদা নাতনীকে জিজ্ঞেস করলেন তোমার সাথে যে গ্রামের একটি মেয়ে সবসময় থাকে , খেলে - সে রাত্রে কোথায় ঘুমায় ? নাতনী বলেন - কেন মাটিতে ! দাদা বলেন - তুমি কোথায় ঘুমাও ? নাতনীর উত্তর - খাটে ! তখন দাদা বললেন , যে মেয়েটি তোমার সাথে সারাদিন ঘুরাঘুরি করে , তোমার সাথে সাথেই থাকে , তাকে তুমি ঘুমানোর সময় নিজের সাথে একই খাটে ঘুমাতে দাওনা , এক সাথে একই টেবিলে খেতে দাওনা , এটা কি বৈষম্য নয় ? তখন নাতনী চুপ মেরে গেল । আমাদের মধ্যে যারা নারীর সমঅধিকারের কথা বলেন তারা কি সিনেমার সেই নাতনির মতো ?
আমি ইটালির কাউরে পাইতাছিনা ক্যান ? ? ? ? ? ? হারলে কি বাশ আমার একাই বহন করতে হইবো
নাস্তিক পরিচয়ের চাইতেও স্যার হুমায়ূন আজাদের বড় পরিচয় , তিনি একজন অত্যন্ত খ্যাতিমান সাহিত্যিক এবং ভাষাবিশারদ । বাংলা ব্যাকরণ , তথা আমাদের প্রাণপ্রিয় বাংলা ভাষার উন্নতিতে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য । অথচ এরকম একজন মানুষ কে নিয়ে কিছু উগ্র মৌলবাদীদের কমেন্টের নমুনা দেখুন ।
হরতালের সমর্থনে সকালে পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা - কর্মীরা নগরীর বিভিন্ন স্থানে খণ্ড খণ্ড মিছিল বের করে ।
এ ব্যাপারে প্রিজাইডিং অফিসার মনোরঞ্জন বলেন , " নুরে আলমের সর্মথকরা জোর করে সহকারি প্রিজাইডিং অফিসারের কাছ থেকে ১০ / ১৫ টি ব্যালট পেপার নিয়ে তাতে সিল মেরে জাল ভোট দেয়ার চেষ্টা করে । এরপর জেলা নির্বাচন কমিশনার রোববার দুপুর ১২টায় ওই কেন্দ্রটিতে ভোটগ্রহণ স্থগিত ঘোষণা করেন ।
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন : ধন্যবাদ সাজিদ ভাই । আমাদের ঐদিকে নদীনালা কম , কিন্তু বিস্তীর্ণ খোলা মাঠ থাকার কারণে বহুদূর পর্যন্ত দেখা যায় । সবুজও অনেক বেশি ।
মৃত্যুর পর অন্তত সুখ , সাথে ঊর্বশী , হুর , আঙ্গুর বেদানার প্রতিশ্রুতি উভয়েই দেন আমাদেরকে ।
পোষ্ট করেছেন : ৮ টি মন্তব্য করেছেন : ৩ টি ব্লগ লিখছেন ০ বছর ৭ মাস ০ দিন ব্লগটি দেখা হয়েছে : ১৯৪ বার
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে গিয়ে ন্যূনতম যেটুকু তথ্য প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে সেটুকুর কারণে সেনাবাহিনী কিধরণের বিতর্কের মুখে পড়েছিলো - ফৌজি বাণিজ্যের চতূর্থ পর্বে আমরা নজর দেবো সেদিকেই ৻
লেখক বলেছেন : তাহলে আপনি এখনও অন করেননি / এখনও আসেনি , হয়ত কিছুদিনের মধ্যে আপনারটাতেও চালু হবে ।
অজিত বলেছেন : ডিজিটাল ভাই @ শেয়ার করেছি । আমারো লেখাটা খুব ভাল লেগেছে ।
পারুলিয়া সাতক্ষীরা ও কালিগন্জের রাস্তার উপরে মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত । পূর্ব - পশ্চিমে লম্বা একটি খাল পারুলিয়ার বুক চিরে প্রবাহিত । এই খালের উপরই শতাধিক ফুট লম্বা ব্রীজ কালিগন্জ এবং সাতক্ষীরার সি এন্ড বি রাস্তার একমাত্র যোগ সূত্র । এই ব্রীজ ধ্বংস করা গেলে সাতক্ষীরা হতে কালীগন্জ , দেবহাটা , শ্যামনগরের সড়ক পথের যোগাযোগ সম্পূর্ণ ভেঙে পড়বে । যেহেতু সাতক্ষীরা ভারত সীমান্তের কাছকাছি , তাই সাতক্ষীরা পাক বাহিনীর জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান । তাছাড়া পারুলিয়া ব্রীজ হতে বর্ডার খুব বেশি দূরে নয় । তাই , এই ব্রীজ রক্ষার জন্য পাক বাহিনী সার্বক্ষণিক পাহারায় রাজাকারদের নিযুক্ত করে ।
খেরোখাতা বলেছেন : আপনাদের মত ছাগুদেরই কাজ এনসাইক্লোপিডিয়া থেকে মওদুদীরে খুজে বের করার ।
সহ ব্লগার কে খামাখাই গালাগালি করা নিয়ে আমার আপত্তি আছে । কেন আছে তা আজকে ব্যখ্যা করছি না । ভালো করে ব্যাখ্যা করে এই নিয়ে পোস্ট দেয়া যাবে পরে । আপনি নিজেও তো গালাগাল করেন না । না পোস্টে , না মন্তব্যে । কই আপনার কথা কি একবারও অগ্রহণযোগ্য বা আপনার কথার গুরুত্ব কি কমে গেছে তাতে ? রাজনীতিবিদ্দের নিয়ে গালাগাল আমরা করি কারন আমাদের পিঠ ঠেকে গেছে আঘাতে আঘাতে । লক্ষ্য করবেন , এই রাজনীতিবিদরা তাদের দলের যেই মূল নীতি বা " ইজমের " কথা পুস্তকেই সীমাবদ্ধ রেখেছেন সেটি নিয়ে আসলে কেউ গাল দেয় না । কারন তাদের ওই নীতিতে আসলে ভুল খুঁজে বের করা দুষ্কর । ইনফ্যাক্ট এক দিকে তা গ্রহণযোগ্যই ।
কিউবি মোডেমের ব্যাপারে পাবেন এখানে । যদিও অনেক পুরানো কার্নেলে করতে হয়েছে , আশা করি অন্য কার্নেলের উপযোগী ফার্মওয়্যার শিঘ্রী এসে যাবে ।
আপনারা যারা মোবাইলফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন তারা বিভিন্ন প্যাকেজ সম্পর্কে সবাই জানেন । ব্যান্ডউইথ চার্জ কমার সাথে সাথে ইন্টারনেট এর ব্যবহার অনেক বেড়েছে এবং নতুন নতুন অনেক প্যাকেজ আমাদের কাছে নিয়ে আসছে । কিন্তু P1 ইন্টারনেট প্যাকেজ ছিল সেলফোন ইন্টারনেট সার্ভিস শুরু হবার সময় থেকে যা এখনো আগের মতোই আছে । আপনি হয়তো ভাবতে পারেন আপনি তো P1 ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করেননা তাই এটা নিয়ে না ভাবলেও চলবে । মনে করুন আপনি গ্রামীনফোনের P6 ব্যবহার করছেন । যেখানে আপনি ৩০ দিনের জন্য ১ গিগাবাইট ট্রান্সফার করার সুযোগ পাবেন । অথবা আপনি ব্যবহার করছেন গ্রামীনফোনের P3 যেখানে আপনি রাত ১২ : ০০টা থেকে সকাল ৮ : ০০টা পর্যন্ত ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন । ব্যপারটা এরকম নয় যে P6 ব্যবহার করার সময় ৩০ দিনের আগেই ১জিবি ট্রান্সফার শেষ হয়ে গেলে আপনার সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাবে । কিংবা P3 ব্যবহার করার সময় সকাল ৮ : ০০টা থেকে রাত ১২ : ০০টা পর্যন্ত আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস বন্ধ থাকবে । এসময় আপনার ব্যবহারের জন্য P1 প্যাকেজ এর চার্জ করা হবে । যার চার্জ প্রতি কিলোবাইট ২ পয়সা + ১৫ % ভ্যাট । আপনি যদি ইন্টারনেটের জন্য আলাদা সিম ব্যবহার করেন এবং ভুল করে আপনার রেগুলার সিম থেকেই ইন্টারনেট কানেক্ট করে ফেলেন তাহলে আপনাকে জরিমানা দিতে হবে P1 প্যাকেজ এর চার্জ হিসেবে । এছাড়াও P3 ব্যবহারকারীরা যদি ভুল করে রাত ১২ : ০০টার একটু আগে বা সকাল ৮ : ০০টার একটু পরে ইন্টারনেট চালু রাখেন এবং P6 ব্যবহারকারীরা যদি ১জিবি ট্রান্সফার শেষ করেও মনের অজান্তে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে থাকেন তহলে আপনাদেরকে একই জরিমানা দিতে হবে । মনে করুন এমন যে কোন অবস্থায় আপনি ৩০মিনিট ইন্টারনেট ব্যবহার করে ৪০মেগাবাইট ডাটা ট্রান্সফার করে ফেলেছেন । আপনার জরিমানার পরিমান হবে , ৪০ * ১০২৪ * ২ পয়সা = ৮১৯ . ২টাকা + ১৫ % ভ্যাট = ৯৪২ . ০৮ টাকা । যা এক মাস আনলিমিটেড ইন্টারনেট চার্জ ( ৯৭৭ . ৫০টাকা ) এর কাছাকাছি । তবে প্রিপেইড সিমে হয়তো এতো টাকা কারো থাকবেনা । সেক্ষেত্রে যা থাকবে তাই কেটে যাবে এবং এর পরেই সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাবে । তবুও কারো কারো সিমে থাকাটাও অস্বাভাবিক নয় । কিন্তু আপনার সিমটি যদি হয় পোস্টপেইড তাহলে আপনার কপাল খুব খারাপ বলতে হবে । পোস্টপেইডে বিল আপডেট হতে ১৫মিনিটের বেশি লেগে যায় । তাই এ সময় আপনার লাইন চালু থাকবে এবং ১৫ / ২০ মিনিট পরেই দেখবেন আপনি কি মহাপাপ করেছেন । যে পাপটি আমি প্রায়ই করে থাকি । খুব ব্যস্ততার মধ্যে অনেক সময় খেয়াল থাকেনা । ইন্টারনেট সিমে P6 রেখে ভুল করে পোস্ট পেইড এ ইন্টারনেট কানেক্ট করে ফেলেছি । আমার ক্রেডিট লিমিট ১০০০টাকা । কিন্তু আগেই বকেয়া হয়েছিল ৯৫০টাকার বেশি । এমতাবস্থায় প্রায় ২০মিনিটে আমি ১০মেগাবাইটের একটু বেশী ট্রান্সফার করে ফেলেছি । আমার জরিমানা হল ২৫০টাকার মতো । যদি আগে থেকেই আমার বকেয়া বিল ৯৫০ টাকা না হয়ে ১০০ / ১৫০ টাকা হতো তবে আমি আরো কিছুক্ষন ব্যবহারের সুযোগ পেতাম এবং মোটামুটি ১০০০ টাকার কাছাকাছি জরিমানা দিতে হতো । এখন গ্রামীনফোনের ভাষায় যদি বলি তবে এরকম বলতে হবে , " স্যার এটাতো আপনার ভুলের জন্যই হয়েছে । ভুল যেহেতু আপনিই করেছেন ভুলের মাশুলটাও তো আপনাকেই দিতে হবে । ভবিষ্যতে একটু সতর্ক থাকবেন যেন এরকম ভুল না হয় । . . . . . . আপনাকে আর কোন সহযোগিতা করতে পারি ? . . . গ্রামীনফোনের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন । " হ্যা , ভুল যেহেতু আমার মাশুল ও আমাকেই দিতে হবে । কিন্তু ভুলটা যেমন শাস্তিটা তেমনি হতে হবে । লঘু পাপে গুরু দন্ড কেন ? বর্তমান এই সময়ে এভাবে কেন চার্জ করা হবে । কেউ ভুল করে P1 এ ৪০ মেগাবাইট ট্রান্সফার করে ফেললে তাকে কেন ৯৪২ টাকা জরিমানা দিতে হবে । এটা আরো ১০ বছর আগে হলে করা যেত । তাই আমার প্রস্তাব সকল মোবাইল অপারেটরের কাছে , P1 প্যাকেজে আপনারা প্রতি মেগাবাইটের জন্য চার্জ করুন । প্রতি মেগাবাইটের জন্য সর্বোচ্চ ১টাকা অথবা প্রতি ১০০কিলোবাইটের জন্য সর্বোচ্চ ১০পয়সা । এই চার্জ ও বর্তমান সময়ে অনেক বেশি । আশা করছি মোবাইল অপারেটরগুলোর মাথায় বিষয়টি না ঢোকার মতো কঠিন করে বলিনি । এবং সবাই আমার সাথে সম্পূর্ণ একমত না হলেও খুব বেশি দ্বিমত করবেননা । সবার মতামত আশা করছি । ধন্যবাদ ।
যাহোক , ব্যাপারটা ছিল একটা উপগ্রহ ছবি নিয়ে তা বিশ্লেষন করে কতটুকু এলাকায় ধান ( ধরুন ) চাষ হয়েছে তা বের করা । তাহলে এভাবে আমরা আমাদের দেশের ধান উৎপাদনের পরিসংখান জানতে পারব কয়েক ঘন্টা য় ( সময় একটু বেশি কারন এক একটা ছবির সাইজ কয়েক গি . বা , আমার ছোট্ট মাত্র ৯০ মেবা একটা ছবি প্রোসেস করতে লেগেছিল প্রায় ৫ মিনিট । ) । এই কাজটা আমাদের দেশে ম্যানুয়ালী হয় এবং প্রায় এক বছর লাগে । আমি ইমেজ প্রোসেসিং এবং হিসাব টা করেছিলাম । ইমেজ প্রোসেসিং অবশ্য gdal লিব - এই করে দেয়া আছে । স্যার বলেছিলেন করতে পারলে তিনি সরকারকে ব্যবহার করানোর চেষ্টা করবেন । আমরা এটা করতে পারি । অবশ্য স্যার এতদিন আমাকে মনে রেখেছেন কিনা কে জানে ।
সঞ্জীবের আরেকটা গান আছেনা ? আমি তোমাকেই বলে দেব , কত একা দীর্ঘ রাত . . . আমি হেঁটে গেছি বিরান পথে . . . আমার বন্ধু তাহমিনা এই গানটা শুনলে খালি ফুঁপিয়ে কাঁদত । আমি কখনোই তাকে জিজ্ঞেশ করিনি কেন এই কান্না । সব সময় মনে হতো , গভীরের কিছু দুঃখ থাকনা মানুশষের । একা একা । নিজের মতন । দুঃখ বোধের এই যন্ত্রণা আমার যেনে নিতে হয়নি , এসেই বর্ণিত হয়েছে আমার কাছে । তাহমিনার ব্যাগে ছিলো এই গানটির ক্যাসেট । ৩৫ টাকা দিয়ে সদ্য কেনা । রাখা হয়েছিলো হ্যান্ড ব্যাগে সাথে আরো হাজার দশেক কাগজের নোট সহ । ব্যাস আর যায় কোথায় । রাস্তায় ছিনতাই . . . তাহমিনার এই ক্যাসেটের এই গানটির কথা মনে হলেই দশ হাজার টাকার শোক মনে হয় । শুনে আমি খুব হেসেছিলাম ।
আর্তনাদ বলেছেন : আমি কাল রাত থেকে এক অজানা কষ্টের দুনিয়াতে পা দিসি । খেয়াল করলে দেখবেন আমি আমার পূর্বে পোস্ট করা সব ব্লগ ডিলিট করে দিয়েছি । ফেছবুক ডিএকটিভ । কোনও বন্ধুদের সাথেও যোগাযোগ নাই । এখন শুধু মৃত্যুর অপেক্ষা । কিন্তু এই পোস্ট টা পড়ে আমি Suicide এর চিন্তাটা মাথা থেকে ডিলিট করলাম । এটা পড়ার পর এখন আর সবাইকে এভাবে কষ্ট দিয়া , আব্বু আম্মুর স্বপ্ন পূরণ নাহ করে অজানার পথে চলে যেতে ইচ্ছা হচ্ছে নাহ । ভালো থাকবেন বর্ণমালার সবাই । আমার জীবনে আসলেই অনেক আর্তনাদ তাই তহ আমার নিক এটা । কাওকে কষ্ট দিলে ক্ষমা করে দিবেন ।
বুয়েটের আন্ডারগ্রাজুয়েটে যেই স্তরের চ্যালেঞ্জ সহ প্রশ্ন করা হয় , সেখানে অসাধারণ মেধা না হলে ৮০ % + নম্বর পাবে না । কিন্তু আমার প্রতিষ্ঠানে একই স্তরের চ্যালেঞ্জ সহ প্রশ্ন করা হলেও অসাধারণ মেধা প্রমাণের জন্য ৯০ % + নম্বর পেতে হবে ; কারণ পরীক্ষা গ্রহণ পদ্ধতির ভিন্নতা । বুয়েটে পুরা পাঠ্যক্রম / সিলেবাসের উপরে ৩ ঘন্টার একটা ফাইনাল পরীক্ষা হয় , যাতে মোট নম্বরের ৭০ % ওজন বরাদ্দ থাকে ( বাকী ৩০ % ক্লাস পার্ফর্মেন্স + কুইজ থেকে আসে ) । কিন্তু আমার প্রতিষ্ঠানে ২ ঘন্টার ফাইনাল পরীক্ষাতে এক তৃতীয়াংশ পাঠ্যক্রম / সিলেবাস অন্তর্ভুক্ত থাকে । বাকী দুই তৃতীয়াংশ দুইটি ১ ঘন্টার মিড টার্ম পরীক্ষাতে সম্পন্ন করা হয় । ( ফাইনাল = ৩৫ % ; মিডটার্মদ্বয় = ২০ % + ২০ % ; কুইজ + এসাইনমেন্ট + ক্লাস পার্ফর্মেন্স = ২৫ % ) । ছোট ছোট সিলেবাসে পরীক্ষার কারণে এখানে বেশি নম্বর তোলা অপেক্ষাকৃত সহজ । এই প্রতিষ্ঠানে যদি বুয়েটের মতই ৮০ % এ অসাধারণ মেধার গ্রেড দিতে হয় , তবে পরীক্ষার সময়ের স্ট্রেস / চাপ - ও একই পর্যায়ের করতে হবে , অর্থাৎ মিড টার্ম বাদ দিয়ে সম্পুর্ন সিলেবাসের উপরে ফাইনাল পরীক্ষা নিতে হবে । মজার ব্যাপার হল , ৯০ % - এ সর্বোচ্চ গ্রেড অনেকের কাছে কঠিন মনে হলেও এখান থেকেও প্রায় ব্যাচেই দুই / একজন এই গ্রেড তুলতে সক্ষম হয় - - সেটা পার্ট - টাইম শিক্ষক হিসেবে বুয়েট / ডুয়েটের সিনিয়র শিক্ষকদের কোর্সেও ঘটে ।
সফটওয়্যার অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ( SAM ) আরো ব্যাপকভাবে প্রচার করতে হবে । এতে ব্যবহারকারীর যথেষ্ট খরচ বেঁচে যায় ।
আহা এমন কোন সফট যদি থাকতো যে , এমন চমৎকার সব টপিক থেকে বেছে বেছে গালাগালিগুলো মুছে দিতে পারতো ।
গত ১৮ ডিসেম্বর , হোটেল হাসান ইন্টারন্যাশনালের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংকের এনজিও লিংকেজ প্রোগ্রামের আওতায় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও জাগরণী . . বিস্তারিত
গাজীপুর , ৬ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : বিএনপি - জামায়াত জোটের ডাকা দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টা হরতালের ১ম দিন গাজীপুরে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া ঢিলেঢালাভাবে পালিত হয়েছে । জানা যায় , আজ বুধবার সকালে হরতালের পক্ষে বিএনপি নেতা আহম্মদ আলী রুশদী , ডা . মাজহারুল আলম , শাখাওয়াত হোসেন সবুজ , আনোয়ারা বেগমের নেতৃত্বে জেলা বিএনপি একটি মিছিল বের করার চেষ্টা করলে শহরের রেলক্রসিং এলাকায় পুলিশ তাতে বাধা দেয় । পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে ছাত্রদল নেতা খান জাহিদের নেতৃত্বে একটি মিছিল বাসস্ট্যান্ডের দিকে গেলে সেখানে পুলিশ লাঠিপেটা করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় । এছাড়া হরতালের বিপক্ষে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে ছাত্রলীগ - যুবলীগ নেতাকর্মীদের মোটরসাইকেলের বহর কয়েকবার জেলা শহর ও চান্দনা এলাকায় মহড়া দেয় । ( শীর্ষ নিউজ ডটকম / প্রতিনিধি / শাসি / ২০ . ০৬ ঘ . )
এর আগে Webmin কিভাবে VPS এ ইনস্টল করতে হয় সেটা বর্ণনা করেছিলাম । আজকে করব Kloxo কিভাবে ইনস্টল করতে হয় ভিপিএসে সেটা । আমার প্রিয় ফ্রি হোস্টিং প্যানেল এর মধ্যে কলোক্সো উল্লেখ যোগ্য । কারণ এর আউটলুক অনেকটাই সিপ্যানেল এর মত এবং আমাদের মত মূর্খদের জন্য বেস্ট । তবে CentOS এর ৫ ভার্সনে ৬৪ বিটে ঠিক ভাবে কাজ করে [ . . . ]
প্রজন্ম ফোরাম » রাজনীতি ও বর্তমান প্রেক্ষাপট » আপনার প্রিয় / পছন্দের রাজনীতিবিদ কে ?
doggy style নিয়ে আপনার এত আপত্তি কেন ? আপনি কিভাবে জানলেন আমাদের নবী ডগি করতেন না ? নাকি ডগি নিয়ে কোরানে আয়াত নাই দেখে বিশ্বাস করেন না । । আফসোস , এত এত রসালো আয়াত আছে কোরানে কিন্তু ডগি নাই ।
' মা শীতলা ' হিন্দুদের কাঁচাখেকো - টাইপের দেবী , তাঁর পুজোআচ্চা না করলে নাকি বাচ্চাদের বসন্ত ইত্যাদি ভয়ানক সব অসুখ দেন । শীতলা পুজো বাঙালি মায়েদের মধ্যে তাই বহুল প্রচলিত । মনে হয় এটা আদিম দেবদেবীর সঙ্গে হিন্দু দেবতাদের সঙ্কর , যেভাবে অনেক অনার্য্য দেবদেবীকেই হিন্দুধর্ম আত্তীকরণ করে নিয়েছে ।
পোস্ট করা হয়েছে : রবি মার্চ ০৮ , ২০০৯ ২ : ৫১ পূর্বাহ্ন
' পরবর্তী প্রজন্মের জন্য প্রযুক্তি ' স্লোগান নিয়ে মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বুধ ও বৃহস্পতিবার দুই দিনব্যাপী প্রযুক্তি উত্সব অনুষ্ঠিত হয়েছে । বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ( আইসিটি ) বিভাগ ও সোসাইটি অব আইসিটি সম্মিলিতভাবে এ উত্সবের আয়োজন করে । দুই দিনব্যাপী উত্সবের প্রথম দিনের কর্মসূচির মধ্যে ছিল সাইবার সেন্টার
নীলফামারী : নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত হয়েছে । গত শুক্রবার রাতে নীলফামারীর ডোমার উপজেলার মোল্লাপাড়া এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নছিমনচালক তৈয়বুর রহমান ওরফে বড় ( ২০ ) নিহত হয়েছে । সে উপজেলার জোড়াবাড়ী ঝাড়পাড়া গ্রামের গোলাম রব্বানীর ছেলে ।
বাসে চলাচল করি সহজ কথায় বলি এখনও টাকা পয়সা হয় নাই যে গাড়ি কেনার তবে ইনসাল্লাহ একদিন হবে সে দিন আর উঠতে মন চাইবেনা । একটা বাইক কেনার ও ইচ্ছা ছিল কিন্তু কেনা হয় নাই পারিবারিক কারনে । তাই অন্য সবার মত লোকাল বাসেই আমার কৈশর থেকে যৌবন কাটাতে হচ্ছে । যারা ঢাকার বাসে নিয়মিত চলাচল করেন তার অনেক নিয়ম জানেন । যেমন সামনের ডান পাশে ৯ টা সীট সমঅধিকার দলের লোকজনের জন্য । আগে নামতে দিন পরে উঠুন । কাউন্টার ছাড়া বাস থা
অন্ধের কাছে বিচার হয় কেননা পক্ষপাতে লাগে দৃষ্টির লীলাখেলা । এখানেও এসেছে বিষাক্ত গণেশের উৎস বীর্যে শত শত হায়েনার সীমান্ত পাহারা - বিচার হবে শুধু মাংসের লেনদেন । শত শত তৃষ্ণার্ত নদীর পাড় ধরে দাঁড়িয়ে পানির আশায় তবুও পানি নেই - মৃত্যুই হোক মুক্তি । এভাবে হরণ হবে না আর কোন অধিকার ।
" একটি সম্মিলিত গল্প / উপন্যাস - সংক্রান্ত আলোচনা " - এর সব পোস্ট পড়া হয় নাই । তাই , কমেন্ট করছি না । তবে , আশা করি আমরা সবাই মিলে ধারাবাহিকভাবে সঙ্গতি রেখে ভালো গল্প লিখবো । ( y )
দীর্ঘ ৪৩ ঘণ্টা পর মাওয়া - কাওড়াকান্দি রুটে ফেরি ও নৌযান চলাচল শুরু হয়েছে শনিবার । নিুচাপের প্রভাবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা থেকে এই রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল । বৃষ্টি ও দমকা বাতাস কমে আসার পর শনিবার সকাল ৮টার দিকে আবার নৌ চলাচল শুরু হয় । বিস্তারিত … »
সবচেয়ে বড় আফসুসের বিষয় হইলো , চুদির ভাই বাঙালি এখোনো ভোট দ্যায় . . . আফসুস আর আফসুস . . .
ওয়াসিম বলেছেন : সামনে একটা দেশের কবিতা পাব বলে আশা রাখি । শুভকামনা রইল ।
রাজপথ কি আমরা দখল করি নাই এরশাদের স্বৈরাচারী শাসনের বিপক্ষে ? আমরা কি রক্ত দেই নাই তখন ? জানিনা আপনার / আপনাদের বয়স কতো , D . U তে ঢুকতে দেই নাই তাকে , তার নতুন বাংলা দল কে . . . . . . সামনা সামনি যুদ্ধ করেছি নতুন বাংলার সাথে ! মিছিলের উপর ট্রাক উঠিয়ে দিয়েছে ! ! ! ! রাস্তার লাল টক টক রং দেখে ভেবেছি নতুন সূর্যোদয় . . . . . . . . . . . . বসুনিয়ার রক্তে রঞ্জিত জামা এখনও তার DNA বহন করছে আমার ড্রয়ারে ! ? নিরু ভাইয়ের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নতুন বাংলার আওয়ালের স্টেনগানের গুলি কে তুরি মেরে উড়িয়ে দিয়েছি ! . . . . . .
হলুদ বলেছেন : মক্কা , জেরুজালেম নিয়ে পরে ভাবেন আগে দেশ বাচান । দেশটায় এখন দখল হয়ে যাচ্ছে ।
ঢাকা , ১২ জুলাই ( শীর্ষ নিউজ ডটকম ) : আগামীকালের গণঅনশন কর্মসূচিতে বাধা দেয়া হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর । রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে গণঅনশন কর্মসূচির প্রস্তুতি দেখতে এসে আজ মঙ্গলবার . . . . বিস্তারিত পড়ুন »
সংসদের গেটের সামনে ভাঙাচোরা একটা সাইকেলে তালা মেরে রেখে যাচ্ছিল এক লোক । তা দেখে হা হা করে ছুটে আসে দারোয়ান । চিৎকার করে বলে , ' ওই ব্যাটা , এখানে সাইকেল রাখছিস কী বুঝে ? জানিস না , এ পথ দিয়ে মন্ত্রী - মিনিস্টাররা যান । ' লোকটা একগাল হেসে জবাব দেয় , ' কোনো সমস্যা নাই ভাইজান , সাইকেলে তালা মাইরা দিছি । '
জন্মলগ্ন থেকেই বাংলাদেশ ধাত্রীবেশি কপট মিত্র ও তাদের গুপ্তচরদের ফন্দিতে নানা ধরনের নাশকতার শিকার হয়েছে । প্রথম দিকে নাশকতার ধরন ছিল মনস্তাত্বিক বাণযুদ্ধের আঘাতে আর পঞ্চম বাহিনীর কীটদমনে জাতিরাষ্ট্রের দেহকে ক্রমে ক্রমে নিস্তেজ করে ফেলার কূটকৌশল । রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ কখনোই টেকসই হবে না , ভারতের গলগ্রহ হয়েই ' অনুদান ভিক্ষার অতল ঝুড়ি ' দারিদ্র্যপীড়িত দুর্যোগপ্রবণ বাংলাদেশকে বেঁচে থাকতে হবে , এটাই ছিল এদেশবাসীর আত্মবিশ্বাস বিনাশের জন্য মনস্তাত্বিক অস্ত্রোপচারের ধারালো ছুরি ।
কুন সৌরভ ? যাই হোক আপনারে যতন সহকারে স্বাগু দেওয়া হৈল
বিনোদনের নেশায় মগ্ন জাতি ভুলে যাচ্ছে আত্মসম্মান বিনোদন শুধু সময় পার করার উপায় নয় , বিনোদন মনোজগৎকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে । আমরা প্রবাদের উটের মতো হিন্দি ভাষার উটকে আমাদের তাঁবুতে ঢুকতে দিয়েছি , সে এখন একটু একটু করে ভেতরে ঢুকে খোদ আমাদেরই ঠেলে সরিয়ে দিচ্ছে দ্বিতীয় সারিতে । আজ আর্মি স্টেডিয়ামে তাই আমরা কোটি কোটি টাকা নজরানা দিয়ে শাহরুখ খানের অর্থহীন হাত - পা ছোড়াছুড়ি দেখতে যাচ্ছি , তাঁর সঙ্গে একবার কথা বলার জন্য উন্মাদিনীর মতো হাত - পা ছুড়ছে আমাদের তরুণীরা , এ দৃশ্য টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারিত হয়েছে । সাময়িক বিনোদনের কাছে নিজেদের সমর্পণ করে আমরা আত্মসম্মান - জ্ঞানে এই সার্বিক ধস নামিয়েছি কিসের বিনিময়ে ? উত্তর পাই খবরের কাগজে_যখন দেখি , ভারতের এঙ্মি ব্যাংকের নাদিম পাঞ্জেতান এসে আমাদের ওপর একগাদা হুকুম চাপিয়ে দিয়ে যান , ঋণের টাকা কিভাবে ব্যয় করব , না করব , তার জবাবদিহি ব্যাংকের কাছে জমা দেওয়ার ' আদেশ ' করেন । আমাদের ঋণ করা টাকায় নির্মিত বিদ্যুৎকেন্দ্রে কারা কাজ করবে , বিদ্যুৎকেন্দ্র কিভাবে চলবে , তা নিয়ে হুকুম ঝেড়ে দিয়ে যায় ভারতের রাষ্ট্রীয় কম্পানি এনটিপিসি । আমাদের মনে কি এই প্রশ্নটা জাগে না , আমরা কেন এ ধরনের অমার্জিত আচরণ মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছি ? উত্তরটা কিন্তু সুস্পষ্ট , আমরা জাতিগতভাবে পলকা আত্মসম্মান - জ্ঞানের পরিচয় দিয়ে আসছি বছরের পর বছর ধরে । গত ১৫ বছরে আমরা অবাধে হিন্দিভাষী বিনোদনকে আমাদের নিজেদের জীবনযাত্রায় এত গভীরভাবে প্রবিষ্ট করিয়েছি যে হিন্দিমুখীনতাও এখন একটি স্বাভাবিক ও স্বীকৃত প্রপঞ্চ । আমাদের চাকরির সিভিতে এখন ভাষিক দক্ষতার কলামে ' হিন্দি ' লেখাটা বর্ধিষ্ণু প্রবণতায় পরিণত হয়েছে । উত্তর ভারতের কোনো শহরে গিয়ে বাংলা বললে আমরা কার্যোদ্ধার করতে পারব না , কিন্তু একজন ভারতীয়ের কোনো সমস্যাই হয় না বাংলাদেশে এসে কাজ করতে , তার সঙ্গে হিন্দি বলতে কমবেশি সবাই মুখিয়ে থাকে । আত্মসম্মানের দৌড়ে তাই আমরা আলোচনার টেবিলের ম্যারাথনে শুরুতেই পিছিয়ে থাকি । আর তার ষোলো আনা সুযোগ গ্রহণ করেন ভারতীয় ব্যবসায়ী ও আমলারা । একটি জাতির দরকষাকষির শক্তি তার সংস্কৃতিতেও নিহিত । আমরা এই শক্তির শিকড়ে বিষ ঢালার সুযোগ করে দিচ্ছি ক্রমাগত । ' ৪৮ সালে জিন্নাহ টপ - ডাউন প্রক্রিয়ায় পাকিস্তানের সব প্রদেশের ওপর রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উর্দু চাপিয়ে দিতে চেয়েছিলেন । বাঙালি বটম - আপ প্রক্রিয়ায় উর্দুর পাশাপাশি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে ছেড়েছিল । উর্দুর আগ্রাসন আমাদের কাছে পরিষ্কার , কারণ উর্দুর স্বার্থে এ দেশে রক্তপাত হয়েছে , রাষ্ট্র মানুষের ওপর গুলি চালিয়েছে । হিন্দির আগ্রাসন নীরব ও কোমল । ঘরে ঘরে কামানের বদলে টেলিভিশনগুলো গুলি ছুড়ছে , আমরা সোৎসাহে সেই গুলি সেবন করে যাচ্ছি আফিমের গুলির মতো । যে প্রতিরোধ আমরা আজ থেকে ৫৯ বছর আগে গড়ে তুলতে পেরেছিলাম উর্দুর বিপরীতে , তার কণামাত্রও আমরা হিন্দির বিপরীতে গড়ে তুলতে পারিনি । কাজেই যদি এমন অনুমিতি করি যে হিন্দি ক্রমশ নতুন ইংরেজিতে পরিণত হতে যাচ্ছে আমাদের দেশে , তাহলে কি খুব ভুল করা হবে ? হিন্দি তখন হবে ভাষার নতুন প্রাচীর । সুবিধাভিলাষীদের তখন সুযোগ ও সম্ভাবনার বাগানে ঢুকতে হবে হিন্দির পাঁচিল টপকে । এটা যে আমাদের জন্য অপমানজনক , তা আমাদের হিন্দি সংস্কৃতির ভোক্তা আর নীতিনির্ধারকদের আচরণ দেখে বোঝা যায় না । প্রধানমন্ত্রীর নাতনিকে তাই আমরা দেখতে পাই জনৈক বলিউডি নায়কের অনুষ্ঠানে এসে ঢলে পড়ে গদগদ হয়ে হিন্দি বলতে । আমাদের বেসরকারি টেলিভিশনে এ মুহূর্তে একটি বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে , যেখানে একজন বলিউডি অভিনেতা বিকৃত বাংলায় আমাদের নসিহত করে যাচ্ছেন । অর্থাৎ আমরা নিজেরাই নিজেদের সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছি দ্বিতীয় সারিতে , প্রথম সারিটি ছেড়ে দিচ্ছি হিন্দির জন্য । ধীরগতিতে , কিন্তু নিশ্চিতভাবে । এ কাজে আমাদের অর্ধেক নির্লজ্জ , বাকি অর্ধেক নিশ্চুপ । গায়ের চামড়া ব্রন্টোসরাসের মতো হলে , পরিণতিও ব্রন্টোসরাসের মতোই হবে , আকার যতই বড় হোক না কেন । যতদূর জানি , জীবটি হারিয়ে গেছে পৃথিবীর বুক থেকে । ভারতের এই ইলোকুয়েন্ট মিডিয়া ক্যাননের সামনে আমরা কোনো প্রতিরোধ বা প্রতিযোগিতার চেষ্টা করিনি বলে ১৫ বছরের মাথায় দেখতে পাচ্ছি , আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে উদ্যোক্তারা ক্রমশ মুৎসুদ্দিতে পরিণত হচ্ছেন , আর আমাদের সামগ্রিক অবিমৃষ্যকারিতার দায় বহন করে পায়ে পায়ে পিছু হটছে আমাদের ভাষা , আমাদের গান , আমাদের জীবনাচরণ , আমাদের পাওয়ার প্লান্টে বাংলাদেশি যুবকের কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা , আমাদের সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে বাংলাদেশি ঠিকাদারের টেন্ডার পাওয়ার আশা , আমাদের অর্থনীতি । কী বাকি থাকে আর ? এই বল প্রয়োগ আমাদের কলার ধরে করা হচ্ছে না , করা হচ্ছে থুতনি নেড়ে দিয়ে , মাথায় হাত বুলিয়ে । একে তুলনা করা যেতে পারে ইয়ারকোভস্কি এফেক্টের সঙ্গে । সূর্যের আলোর প্রভাবে সৌরজগতে প্রদক্ষিণরত গ্রহাণুগুলো যেমন ত্বরণ অনুভব করে একটু একটু করে কক্ষপথ থেকে সরে গিয়ে কোনো গ্রহের বুকে আছড়ে পড়ে , আমরাও তেমনি বলিউডি সূর্যের রোদ পোহাতে পোহাতে নিজেদের কক্ষপথ থেকে সরছি একটু একটু করে , কিন্তু পতনটা অনুভব করতে ব্যর্থ হচ্ছি । যখন চূড়ান্ত পতন হবে , তখন আর করার কিছু থাকবে না । অথচ খোদ ভারতেই একজন আত্মসম্মানবোধসম্পন্ন তামিল বা তেলুগুভাষী হিন্দিতে কথা বলেন না , মাতৃভাষার বাইরে সারা ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেন ইংরেজিতে , বলিউডি জীবনাচরণকে আত্মস্থ করা তো দূরের কথা । আর আমরা মাতৃভাষার স্বীকৃতির জন্য রক্তপাত করেও আত্মসম্মানবোধের নিদর্শন রাখতে ব্যর্থ হচ্ছি ক্রমশ । হিন্দি ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার পর মারাঠি রাজনীতিক শঙ্কররাও দেও ভারতের লোকসভায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন , ' নেহেরু শুধু সংস্কৃতির কথা বলেন , কিন্তু ব্যাখ্যা করেন না , সংস্কৃতি বলতে তিনি কী বোঝাচ্ছেন । আজ বুঝলাম , সংস্কৃতি মানে হলো বহুর ওপর স্বল্পের আধিপত্য । ছয় দশকেরও বেশি সময় পর এই জাত্যভিমানী রাজনীতিকের কথাটির মূল্য হ্রাস পায়নি এতটুকু ।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানান , " পাথর উত্তোলনের কারণে শত শত একর আবাদি জমি ইতিমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে । পাথর পরিবহনে নিযুক্ত ট্রলি ও ট্রাক চলাচলের কারণে কমপক্ষে দেড়শ কোটি টাকার পাকা ও আধাপাকা সড়কসহ রাস্তা - ঘাট নষ্ট হয়ে গেছে । উপজেলার প্রায় ৬০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে বিভিন্ন সরকারি আধা সরকারি ভবন , পৌরভবন , রেললাইন , বুড়িমারী স্থলবন্দর , সরকারি কলেজ , ধরলা ব্রীজসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ ভবন চরম ঝুঁকিতে রয়েছে । মেশিন চালিত যন্ত্র ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিদ্যুত , জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় , জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিভাগ , অপারেশন - ২ শাখার স্মারক নং - জ্বাখসবি / অপা - ২ / ৪ ( ৪ ) / ০৮ / ৬৮৯ প্রজ্ঞাপন জারি করে । কিন্তু তা কেউই মানছেন না । "
প্রজন্ম ফোরাম » বিবিধ » হাসির বাক্স » এর ই নাম প্রেমিকা ( যেমন প্রভা )
বিদ্যাসাগর রচিত এই দু - ভাগের বর্ণপরিচয় বাঙালি শিশুদের বর্ণশিক্ষার জন্য লেখা বা প্রকাশিত প্রথম বই নয় । গবেষকদের তথ্য থেকে পাই , ঊনচল্লিশ বছর আগেই শ্রীরামপুর মিশন থেকে বেরোয় ' লিপিধারা ' ( ১৮১৬ ) ; ১৮১৮ - তে কলকাতার স্কুল বুক সোসাইটি প্রকাশ করে বর্ণমালা - রচয়িতা জেম্স স্টিউয়ার্ট । মাঝখানেও বেরিয়ে যায় বেশ কয়েকটি বর্ণপরিচয়ের বই । যার মধ্যে সব চেয়ে জনপ্রিয় হয়েছিল ' পাখি সব করে রব ' - খ্যাত মদনমোহন তর্কালঙ্কারের শিশুশিক্ষা । তার প্রথম ভাগ বেরোয় ১৮৪৯ - এ , দ্বিতীয় ভাগ ১৮৫০ - এ । বিদ্যাসাগরের বর্ণপরিচয় - এর অর্জন আলোচনা প্রসঙ্গে এ বইদুটি গুরুত্বপূর্ণ ।
সাহসী লেখা এভাবেই চালিয়ে যান । সত্য কেউ আর বলেওনা আর পছন্দও করেনা । ধন্যবাদ আপনার লেখার জন্য ।
ও . . . . আপনি তাইলে নিজের উন্নতি করনের মতবাদে বিশ্বাসী । অসাধারণ ! ! ! তাইলে আমাগো রাজকুমার তারেক , কোকো , ফালু , এফ রহমান , জয় রাজকুমারগো পুঁজা করন উচিত । নিজের উন্নতি কইরা নাকে খাঁটি সরিষার তেল দিয়া পাছা চুলকাইতে চুলকাইতে আমগোরে ঘুমাইতে অইব । আর মতিয়া চৌধুরীগোরে ভোদাই কইয়া বেনচুনে সুকটান মাইরা মিটি মিটি হাইসা আর কার কার পাছা মারন যায় তার পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা করতে অইব । নমোঃ , পুঁজি নমোঃ ! ! ! ! ! !
অন্য দুটো কারণও এর সঙ্গে যোগ করা দরকার । প্রথমত দুর্ভিক্ষের মোকাবেলার জন্যে লোকজন খাদ্যশস্য নিজেদের কাছেই মজুত করে রেখেছে । এই অবস্থা আরো ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্ম দিয়েছে । অপরটি হলো দুর্ভিক্ষ সম্পর্কে জনসাধারণকে ওয়াকিবহাল করার ব্যাপারে পাক সরকারের অস্বীকৃতি । পূর্ব বাংলার সামরিক গভর্নর লেফটেন্যান্ট জেনারেল টিক্কা খান ১৮ই এপ্রিল এক বেতারভাষণে বলেন যে খাদ্যশস্যের সরবরাহের ব্যাপরে তিনি ওয়াকিবহাল আছেন । তখন থেকে সরকারি সব কায়দা ব্যবহার করা হয়েছে খাদ্য - সংকটের তথ্য গোপন করার ব্যাপারে । এর কারণ হল , এসবের পূর্বে সাইক্লোনের কারণে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষের মতো দুর্ভিক্ষে বিপুল বৈদেশিক সাহায্যের প্রবাহ তৈরি হবে এবং বণ্টন - ব্যবস্থা দেখতে পরিদর্শন - দল আসবে । তা হলে হত্যাকাণ্ডের খবর বিশ্ববাাসীর কাছে গোপন রাখা অসম্ভব হয়ে পড়বে । সেজন্যে বিশুদ্ধি অভিযান শেষ না হওয়া পর্যন্ত ক্ষুধার কারণে লোকের মৃত্যুকে স্বাভাবিকভাবেই গ্রহণ করা হয়েছে । কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান জনাব কারনির সঙ্গে কিছুদিন আগে এই সমস্যা নিয়ে কথা হয়েছিল । করাচীতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সুসজ্জিত অফিসে দুর্ভিক্ষ প্রসঙ্গে নির্দয়ের মতো তিনি বলেন , ' এই দুর্ভিক্ষ তাদের স্যাবোটাজের ফল । কাজেই , তাদের মরতে দাও । মনে হয় এতে বাঙালিদের বোধোদয় হবে । '
আরেক পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা , অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেড . এ . খান উপলব্ধি করে , " ধর্ম ছাড়া আর কিছুতেই মিল ছিল না , পূর্ব পাকিস্তান প্রথম থেকেই আলাদা রাষ্ট্র হওয়া উচিত ছিল " ( … there was nothing common except religion , East Pakistan should have been separate state from the beginning . ) । তার মানে , পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর একজন সদস্যও শেষ পর্যন্ত এই ধ্রুবসত্যটি স্বীকার করে নেয় - যে কিনা একাত্তরে বাঙালির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে । অথচ তা স্বীকার করেনা এদেশের জ্ঞানপাপী , ধর্মব্যবসায়ী রাজাকাররা - যারা কেবল ধর্মের মিথ্যা দোহাই দিয়ে তথাকথিত ' ইসলামী রাষ্ট্র ' পাকিস্তানকে টিকিয়ে রাখার জন্য নিজের মাটির সাথে বিশ্বাসঘাতিকতা করেছিল এবং ধর্মের নামে অসংখ্য হত্যাকাণ্ড সংঘটনে সক্রিয় সহযোগিতা ও অংশগ্রহণ করেছিল । শুধু ধর্মের ওপর ভিত্তি করেই যদি রাষ্ট্র গড়ে উঠত , তবে পৃথিবীর সব মুসলিম দেশ মিলে একটি রাষ্ট্র হত - ধর্ম বিকিয়ে খাওয়া এইসব পাপিষ্ঠ নরাধমদের এইটুকু বোধ আছে কি ?
যেহেতু তদন্ত করার সময় এ ধরনের প্রযুক্তিগত সাহায্য নিয়ে তদন্ত রিপোর্ট তৈরির সুস্পষ্ট বাধ্যতামূলক নির্দেশ নেই বা বিধান নেই , তাই এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে দারোগা ইচ্ছেমতো উল্টোপাল্টা রিপোর্ট দেয়ার সুযোগ পাচ্ছে । দারোগা ও ডাক্তারদের বর্তমান আইনে এ ধরনের মিথ্যা রিপোর্ট দেয়ার সুযোগ এখনই বন্ধ করা উচিত । যদি আইন করা হতো , সাক্ষীদের বক্তব্য ভিডিও ক্যাসেটে ধারণ করে ভিডিও ক্যাসেটসহ ১৬১ ধারার জবানবন্দি পুলিশ রিপোর্টের সাথে দাখিল করা বাধ্যতামূলক তাহলে দারোগা ও ডাক্তার এ ধরনের অনিয়মের সুযোগ পেত না ।
অসম্ভব না হতে পারে আমারও তেমনই সন্দেহ হয় কিন্ত পোষ্টটা যে ৬ মাস আগের
ডা . এ . কে . এম মুর্শেদ এমবিবিএস ( ডিএমসি ) , এমসিপিএস ( মেডিসিন ) এফসিপিএস ( মেডিসিন ) মেডিসিন বিশেষজ্ঞ সহযোগী অধ্যাপক ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
রাজ বলেছেন : জেনারেশন৭৫ বলেছেন ব্লগ হোক মানবতার জন্য । ব্লগ হোক আনন্দের জন্য । ঠিক . . .
লেখক বলেছেন : নুশেরা আপু , মেহরাবকে বেইজ মানতে চাইছেন ? তাহলে মেহরাবের মনের কথাটা শোনেন . . . ৯৫ % ব্লগার ( অন্য টাইপের জোকস কপিপেস্ট করা ৫ % বাদে ) বাকি সবাইকে আমি অনেক সমীহ করি । আপনার কথা আর নাই বললাম , ফারহান , নুশেরা আপুরা এখন তো রীতিমত আইকন । সবাইকে ঈর্ষা হয় , আর আপনার বেলায় ঈর্ষার মোড়কে হিংসা
মেঘলা আকাশ এবং বিষন্ন মন বলেছেন : ৭০ বছরের বৃদ্ধাকে ধর্ষনের পরে হত্যা । এটাকে আমি বিশ্বাসই করি না ।
মি মাহমুদ এ প্রসঙ্গে বলেন , বাইরের সংস্কৃতির ইতিবাচক দিকগুলি আয়ত্ত করার মাধ্যমে বাংলাদেশের সংস্কৃতির উন্নয়ন করা সম্ভব ।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী হাসিনাসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা স্টেডিয়ামে প্রবেশের পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় শুরু হয় মূল পর্বের অনুষ্ঠান । প্রধানমন্ত্রী স্টেডিয়ামে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানায় একটি শিশু । এরপর পরিবেশন করা হয় বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত ।
« আমারব্লগে ' মানবতাবাদী ' মুখোশে মোনাদের বিশ্বস্ত ধর্মগুরুর বিবর্তনীয় মুখচ্ছবি
এশিয়া মহাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক চিরকুমার এম এ বশির মিয়ার ৮তম মৃত্যু বার্ষিকী গতকাল মঙ্গলবার তার নিজ বাড়ী নবীগঞ্জ উপজেলার আউশকান্দি ইউনিয়নের পিটুয়া গ্রামে পালিত হয়েছে ।
লিনাক্স ফোরামেই আমাকে পরামর্শ দেয়া হয়েছিলো ড্যাম স্মল লিনাক্স বা ডেলি দিয়ে দেখার জন্য । কিন্তু অমি আজাদ এসে বলে গেল যে , ওগুলোতে এখনও বাংলা সাপোর্ট নাই
পাঁচজনকে ঠেসে দেয়া হলো একই হাজতে । কোনোক্রমে এক কোণে বসে আছি । এর মধ্যে মাদকাসক্তদের পেটে ভাত পড়ার প্রতিক্রিয়া শুরু হলো । টয়লেটের জন্যে তো একচিলতে আধখোলা জায়গা । হাজতে আসামির সংখ্যা ততক্ষণে অন্তত পনেরোজন । কাজেই টয়লেটে যাওয়ার চেষ্টা বাদ দিয়ে যার যার কাপড়েই কাজ সারা হতে লাগল । এরপর বসে থাকা তো দূরের কথা , দাঁড়িয়ে নিঃশ্বাস নেয়াও নরকযন্ত্রণার সমতুল্য । ডাণ্ডাবেড়ি আমার প্রাণান্তকর অবস্থা লক্ষ্য করছিল । হঠাত্ তার বোঁচকার মধ্য থেকে ভোজবাজির মতো আগরবাতির বাক্স এবং ম্যাচ বার হলো ।
উল্লেখ্য , এই সম্মেলনে বাংলাদেশ , নেপাল ও চায়নার প্রধানমন্ত্রীসহ যে সব দেশে বাঘের আবাস রয়েছে সে সব দেশের সরকারপ্রধানরা যোগ দিয়েছেন । এছাড়া বেশ কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় আন্তর্জাতিক সংগঠন এবং এনজিও ' র কর্তা - ব্যক্তিরাও অংশ নিয়েছেন এই সম্মেলনে ।
ভূমিকম্পের পরবর্তী সময়ের মিনিটে মিনিটে প্রতিবেদনের জন্যে এন এইচ কের সরকারী স্ট্রীম দেখুন । ( তথ্য সূত্র : গ্লোবাল ভয়েসেস )
সূর্য রশ্মি বলেছেন : বড়ই পুলকিত ও আনন্দিত হইলাম । ললনাদের আলোকচিত্রসমূহ খানিকটা বেশিই ভাল লাগিয়াছে
হানা মন্টানা - র সাফল্যর পর অক্টোবর ২০০৬ - এ তার গানের একটি সিডি প্রকাশিত হয় । এখানে তিনি শোয়ের আটটি গান গেয়েছিলেন । সঙ্গীত জগতে পেশাদার গায়িকা হিসেবে তার প্রথম একক অ্যালবাম মিট মাইলি সাইরাস যা প্রকাশ পায় ২৩ জুন ২০০৭ তারিখে । এই অ্যালবামে ' সি ইউ এগেন ' এর প্রথম দশটি সফল গান ছিলো । রেডিও ডিজনি এর মূলস্রোতের টপ ৪০ - এ উঠে আসতে এবং বেতার জগতের সাফল্যকে ছুঁতে এই গান সাইরাসকে সাহায্য করেছিল । ২২ জুলাই ২০০৮ - এ তার দ্বিতীয় অ্যালবাম ' ব্রেকআউট ' মুক্তি পায় । ব্রেকআউট সাইরাসর প্রথম অ্যালবাম যা কোনভাবে হানা মন্টানা - এর সঙ্গে যুক্ত নয় । দুটি অ্যালবামই বিলবোর্ড ২০০ এক নম্বরে অভিষেক হয় । ২০০৮ - এ তার হানা মন্টানা এবং মাইলি সাইরাস : বেস্ট অফ বোথ ওয়ার্ল্ডস কনসার্ট নামক এক ছবি মুক্তি পায় ।
গাজীপুরে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে । এগুলোর মধ্যে কিছু নাম উল্লেখ করা যেতে পারেঃ
একে একটি ' বিচ্ছিন্ন ' ঘটনা উল্লেখ করে লরগাত বলেন , " অল্প কয়েকজন সমর্থক বিক্ষিপ্তভাবে বাস লক্ষ্য করে ঢিল ছুঁড়েছিল । আর সেগুলো নিছক ঢিলই ছিলো । "
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি জুন ২৮ , ২০১০ @ ৪ : ৪৫ অপরাহ্ন
চীনা সুরকাররা দেশের আধুনিক লোকসংগীত উন্নয়নের কথা বিবেচনায় নিয়ে এখানকার লোকসংগীতের বৈশিষ্ট্য বজায় রাখার পাশাপাশি সংগীতে স্পষ্ট জাতীয়তা ও প্রবল আধুনিকতা যোগ করেছেন । এখন শুনুন সুরকার চেং দা ইয়াওয়ের সৃষ্ট ' ইঁদুরের বিয়ে ' নামে এক লোকসংগীত । এটা চীনের একটি উপকথা । গল্প এ রকম , অনেক ইঁদুর একসাথে বসে মেয়ের বিয়ে নিয়ে আলোচনা করে । তর্কবিতর্কের পর তারা জামাই হিসেবে একজন বড়লোককে খুঁজার বিজ্ঞাপন দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় , যাতে ইঁদুরের মেয়ে ধনী জীবন ভোগ করতে পারে । কিন্তু তারা ভাবতে পারেনি যে , একটি বিড়াল বড়লোক ইঁদুরের ভান করে আসবে । বিয়ের দিন রাতে ইঁদুরের মেয়ে বিড়ালের খাদ্য হয়ে মারা যায় । ' ইঁদুরের বিয়ে ' সংগীতটি শুনলে যেন কার্টুন ছবি দেখার মতো অনুভূতি হয় ।
মহম্মদপুর উপজেলাধীন দীঘা ইউনিয়নে তিনটি মণ্ডপের প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে । বৃহস্পতিবার রাতে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা উপজেলার খাজুরা সর্বজনীন মণ্ডপ , নাগড়াবাজার দোলমন্দির এবং দীঘার সঞ্জিত সাহার বাড়ির মন্দিরের প্রতিমা ভাংচুর করে । এর মধ্যে খাজুরা ও নাগড়া মণ্ডপে দুর্গোত্সব এবং দীঘায় শীবঠাকুরের পূজা - অর্চনার আয়োজন চলছিল । দুর্বৃত্তরা খাজুরা মণ্ডপের কার্তিক , সরস্বতি , . . .
মজার ব্যাপার কী জানেন সকাল ভাই ! ? এই র ' ম উদাহরণ এত ভূরি ভূরি আছে যে - দিয়া শেষ করা যাবে নাহ ! নকশাল আন্দোলনের কথা এতো তাড়াতাড়ি ভুলে গ্যালে ক্যাম্নে চলবে ভাই ? ! এক মাসের ভেতরে সরকার নকশাল আন্দোলন দমন করেছিল । " নকশালদের শক্ত হাতে দমন করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই " ভারত সরকার এবং পুলিশের মনোভাব ছিল এমনি । তারা দেশের জনগন কে এ কথাও ভাল ভাবে বুঝিয়েছিল যে " দেশ এখন ঐ চরমপন্থীদের সাথে গৃহযুদ্ধে নেমেছে , এ যুদ্ধে গণতন্ত্রের নামে পরিহাসের কোন স্থান নেই । কেননা ঐ চরমপন্থীদের কাছে গণত্ন্ত্র মূল্যহীন " । এর ফলে দেশবাসীর কাছে নকশালদের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়ে যায় , আর তাদের প্রতি সহানুভূতিশীলরা মুখ ফিরিয়ে নেয় ।
খালি চোখে অংকটা মনে হবে খুব সোজা , কিন্তু মেলাতে গেলে কেমন যেন আওলা চক্কর লেগে যায় । যোগ , বিয়োগ , গুন , ভাগ , চলতি আর ঐকিক হিসাবের সমন্বয়ে অংকটা কশতে গেলে প্রথমত ধৈর্য্যের সাথে খেলতে হয় ইঁদুর - বেড়াল খেলা , দ্বিতীয়ত অংকের ট্রেইল নিয়ে যায় এমন এক অনিশ্চিত অন্ধকারে যেখান হতে উদ্ধার পেতে চাইতে হয় প্রফেশনাল হেল্প । সমস্যা হল এই প্রেফশনাল অংকবিদ্রা যে কোন অংকের সমাধা দেন সাধারণত রাজনৈতিক সমীকরণে । ব্লগারদের জন্য
আমার ডিভিডি রাইটার দিয়ে ডিভিডি রাইট করতে পারছি না , নিরো দিয়ে রাইট করতে দিলে শুধু কিছু ডাটা রাইট হয় , তারপরে অটোমেটিক ডিভিডি ড্রাইভ ইজেকট হয়ে যায় , ঐ ডিভিডি আর পরে রিড করতে পারে না , রাইট তো নাই ! ! ! ! ! ডিভিডি রাইটারের কোন সমস্যা নেই , আমি শিওর , তাহলে সমস্যাটা কোথায় কেউ জানাবেন ? ?
আমরা তো আবার ইতিহাস বদলাতে জানি তাই রেফারেন্স দরকার ছিল ।
যা লাগবে : অরেঞ্জ জুস ১ কাপ , চিকেন ৫০০ গ্রাম , আদা বাটা ১ চা চামচ , রসুন , জিরা , গোলমরিচ গুঁড়া , পোস্তবাটা ১ চা চামচ করে , পিঁয়াজ বাটা আধা কাপ , তেল ২ টেবিল চামচ , লবণ স্বাদমতো , অরেঞ্জ কোষ ১ কাপ , এলাচ ২ টা , দারচিনি ২ টুকরা ।
৯৯ % ডাঊনলোড হয়ে আছে অনেক ক্ষন , সময় নিচ্ছে - কেটে দিলাম লাইন তাই কেমন লাগছে মন্তব্য করতে পারলাম না ।
freelancer আসুন ফ্রীলান্সিং করি ( ১ম পর্ব ) » ২ ফেব্রুয়ারি , ২০১১ ভাই আমাকে কনফিউজ করবেন না । আপনি জানেন কিন্তু অনেকেই জানে না । আর তাছাড়া আমি একটা ধারাবাহিক টিউন লেখার চেষ্টা করতেছি । তাই শুরু টা অবশ্যই রেজিস্ট্রেশান দিয়ে করা উচিত । খুব কস্ট পেলাম আপনার hourly price দেখে । আপনারা freelancing এর মান নষ্ট করে ফেলছেন । 3 . 33 $ / hr । এইটা কোন কথা । আমি 20 $ / hr এর নিচে আজ পর্যন্ত কোন কাজ করিনি । আপনার potential client যখন দেখবে আপনার প্রাইস 3 . 33 $ / hr , সে আপনাকে কি মনে করবে একটা বার চিন্তা করে দেখুন । তাদের দেশ এ সবচেয়ে lowest quality সম্পন্ন মানুষ টাও এই প্রাইস এ কাজ করবে না । তার চেয়ে আপনি আমার জন্য লিঙ্ক বিল্ডিং এর কাজ করেন । আমি প্রতি ৫০০ এর জন্য ২০০০ টাকা দেব । » 2011 - 02 - 02 14 : 39 : 41
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন : চমৎকার লিখেছেন আপনি । বেশ ভাল লেগেছে লেখাটি ।
( খ ) বিলুপ্ত কলেজের কর্মচারীগণ ইচ্ছা করিলে দীর্ঘমেয়াদী প্রেষণ কিংবা আত্মীকরণের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী হিসাবে বহাল থাকিতে পারিবেন :
করুণা একেবারে অবাক্ হইয়া গেল । পণ্ডিতমহাশয়কে চিনে না ! সে জানিত পণ্ডিতমহাশয়কে সকলেই চিনে । সে মোহিনীকে বিশেষ করিয়া বুঝাইয়া দিল কোন্ পণ্ডিতমহাশয়ের কথা কহিতেছে , কিন্তু তাহাতেও যখন মোহিনী পণ্ডিতমহাশয়কে চিনিল না তখন করুণা নিরাশ ও অবাক হইয়া গেল ।
এবার ফিলিপাইনের যুবতীর কাছে বাংলাদেশি যুবকের যৌতুক দাবি , অতপর . . . 10 জুলাই 2011
Download XML • Download text